শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৯ নভেম্বর, ২০১৬ আপডেট:

সম্ভাবনার স্বর্ণদ্বারের চাবি হাতে বাংলাদেশ

লে. জে. মাহবুবুর রহমান (অব.)
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
সম্ভাবনার স্বর্ণদ্বারের চাবি হাতে বাংলাদেশ

এক মাসও অতিবাহিত হয়নি গণপ্রজাতন্ত্রী চীনের মহান রাষ্ট্রপতি শি চিনফিং-এর বাংলাদেশে ঐতিহাসিক সফরের। বাংলাদেশ-চীনের দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের ৩০ বছরের মধ্যে চীনের কোনো রাষ্ট্রপতির সফর অনুষ্ঠিত হয়নি। রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান রাষ্ট্র ক্ষমতায় আসার পরেই বাংলাদেশ চীন রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে সম্পর্ক স্থাপিত হয়। জিয়া ছিলেন দূরদর্শী, একজন ভিশনারি নেতা। ছিলেন একজন স্বপ্নদ্রষ্টা। তিনি দৃষ্টি ফেলেন পূর্ব দিগন্তে। দেখেন সমস্ত আকাশ রক্তিম রঙে রাঙানো। তিনি আরও দেখেন এক দীর্ঘ শক্ত উষ্ণ হাত তার দিকে প্রসারিত। তিনি হাতটি ছুঁয়ে নিতে সামনে এগিয়ে যান। শক্ত করে দুহাত দিয়ে জড়িয়ে ধরেন। স্বাধীনতার পর ১৯৭৫ সালের ৪ অক্টোবর আমাদের দুই দেশের কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপিত হয়। এরপর দৃপ্ত পদে শুধু পথচলা, শুধু সামনে এগিয়ে যাওয়া। আমাদের কখনো পিছনে ফিরে তাকাতে হয়নি। ফিরে তাকালে তাকিয়েছি, সহস্রাধিক বছরের সোনা দিয়ে গড়া সোনা দিয়ে মোড়া সোনার বাংলা ও মহান সভ্যতার মহাপ্রাচীর বেষ্টিত মহাচীনের কালজয়ী মৈত্রী ইতিহাসের দিকে। বার বার আগ্রহ ভরে ইতিহাসের পাঠ নিয়েছি। অবাক বিস্ময়ে তাকিয়ে থেকেছি। পাঠ করেছি ফা হিয়েন, হিউয়েন শাং, ই চিং, অতীশ দীপঙ্কর শ্রীজ্ঞানের কথা। তারা সহস্রাধিক বছর আগে সভ্যতার উষালগ্নে হিমালয়ের ওপর দিয়ে সমউচ্চতায় মৈত্রী সেতু নির্মাণ করে গেছেন। চীনের গৌরবোজ্জ্বল থাং শাসন আমল। তেমনি বাংলার (ভারত) পাল আমল। দুই সভ্যতার মৈত্রী বন্ধন এক কিংবদন্তির ইতিহাস। বিশ্ব ইতিহাসের এ এক চির ভাস্মর অধ্যায় অম্লান, অমলিন। পরবর্তীতে মৈত্রী ইতিহাসের আরেক স্বর্ণ অধ্যায় চতুর্দশ শতাব্দীতে চীনের মহাপরাক্রান্ত মিং রাজ আমল। তখন সুবাবাংলার সুবর্ণ যুগ। বার ভূঁইয়া, ইলিয়াস শাহ, গিয়াসউদ্দিন আজম শাহ, সাইফউদ্দিন ও শাহী সুলতানদের আমল। বাংলা তখন ঐশ্বর্যে প্রাচুর্যে সুখ ও শান্তিতে বিশ্বে এক মহা আকর্ষণের দেশ। বিশ্বজোড়া আগ্রহ ও কৌতূহলের দেশ। বন্ধুত্বের হাত সম্প্রসারিত করেছে চীনের মহাপরাক্রান্ত মিং রাজগণ। নিবিড় বন্ধন স্থাপন করেছেন মিং সম্রাট চু তি-ইয়ং ল। বন্ধুত্বের বার্তা হাতে প্রেরণ করেছেন সে যুগের শ্রেষ্ঠ নাবিক শান্তির দূত এডমিরাল চ্যাং হ কে। তিনি প্রায় শত জাহাজের এক বিশাল নৌবহর নিয়ে সমগ্র ভারত মহাসাগর ও প্রশান্ত মহাসাগর পাড়ি দিয়ে সাগর তীরে অবস্থিত আফ্রিকা ও এশিয়া মহাদেশের ৩০টিরও বেশি রাজ্য ও বন্দর ভ্রমণ করেন। মিং সম্রাটের শুভেচ্ছা বার্তা ও প্রীতি উপঢৌকন পৌঁছে দেন, বন্ধুত্বের সম্পর্ক স্থাপন করেন। এডমিরাল চাং হ একাধিকবার তার নৌবহর চট্টগ্রাম বন্দরে দীর্ঘ নোঙর করেন। সুবাবাংলার সুলতান গিয়াসউদ্দীন তার সম্মানে রাজধানী সোনারগাঁওয়ের পানাম নগরীতে বিশাল রাজকীয় এক বর্ণাঢ্য সংবর্ধনার আয়োজন করেন। ইতিহাসের পাতায় মিং সম্রাট ও সুবাবাংলার সুলতানের বন্ধুত্ব এক প্রবাদ উপাখ্যান হয়ে বিরাজমান। 

 

 

মহান অতিথি রাষ্ট্রপ্রধান শি চিনফিংয়ের বাংলাদেশ সফর সুপ্রাচীন ইতিহাসের ঐতিহ্য ও ধারাবাহিকতায় সংগঠিত এক অনন্য সফর। Veni Vidi Vici আমি আসলাম, আমি দেখলাম, আমি জয় করলাম। রাষ্ট্রপতি শি চিনফিং তাই করেছেন। জয় করে গেছেন বাংলাদেশের সাড়ে ষোল কোটি মানুষের হৃদয় ও মন। মাত্র ২২ ঘণ্টার সফর। কিন্তু আন্দোলিত করেছেন, আলোড়িত করেছেন ৫৬ হাজার বর্গমাইলের বাংলাদেশের প্রতিটি নগর প্রতিটি প্রান্তর। বাংলাদেশের ইতিহাসে এত সুদূরপ্রসারী ও গভীর তাত্পর্যবহ ঘটনা অতীতে কখনো ঘটেনি। রাষ্ট্রপতি শি বাংলাদেশের সমৃদ্ধি, আধুনিকায়ন ও উন্নয়নের স্বর্ণদ্বার উদঘাটন করে গেছেন। ভাগ্যের সোনার চাবিকাঠিটি তুলে দিয়ে গেছেন বাংলার মানুষদের হাতে। স্বপ্ন দেখিয়ে গেছেন। বিশাল বিশাল স্বপ্ন। ব্যক্ত করে গেছেন গভীর আস্থা, প্রগাঢ় ভালোবাসা ও প্রত্যাশার বাণী। রাষ্ট্রপতি শি ২২ বিলিয়ন ডলারের মেগা প্রকল্পের বিনিয়োগ গঙট স্বাক্ষর করে গেছেন। ৪০ বিলিয়ন ডলারের বিনিয়োগ সম্ভাবনার কথা বলে গেছেন। চীন বাংলাদেশকে স্বাধীন, শক্তিশালী ও শান্তিপূর্ণ দেশ হিসেবে দেখতে চায়। দেখতে চায় বাংলাদেশ নিজের শক্ত পায়ের ওপর ভর দিয়ে বুক ফুলিয়ে দাঁড়িয়ে আছে মাথা উঁচু করে, মহান জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের দৃপ্ত কণ্ঠের শব্দগুলোর মতো, ‘চির উন্নত মম শির। শির নেহারি আমারি। নত শির ওই শিখর হিমাদ্রির।’ স্বপ্নদ্রষ্টা রাষ্ট্রপতি শি স্বপ্ন দেখেন মহান চীনা স্বপ্ন (চুং কুয়ো মং) Great China Dream. তিনি অতীতের গৌরবোজ্জ্বল মহান চীনের কথা স্মরণ করেন। তার ঐতিহ্যকে শ্রদ্ধা জানান। বুকে ধারণ করেন। তারই পথ ধরে নতুন পথের আবিষ্কার ঘটিয়ে স্বর্ণ শিখরে আরোহণ করতে চান। গড়তে চান এক পরিপূর্ণ চীন আর সঙ্গে নিতে চান সব নিকট ও দূরের প্রতিবেশী দেশগুলোকে এবং ইতিহাসের বন্ধুদের। আদি সভ্যতার পাদপ্রদীপে অবস্থান নেওয়া চীন তার সভ্যতাকে বিপুলভাবে সমৃদ্ধ করেছিল, বিকাশ ঘটিয়েছিল। তার কৃষ্টি ও সংস্কৃতিকে বিকশিত করেছিল। গোটা বিশ্বে তার দর্শন, জ্ঞান, বিজ্ঞান ও প্রযুুক্তির আলো ছড়িয়েছিল আর তা রেশমপথের নির্মাণের মধ্য দিয়ে। রেশম পথ দূর অতীতের চীনের সঙ্গে গোটা এশিয়া ও ইউরোপের দেশগুলোর মধ্যে সম্পর্কের সূত্রপাত করে। ব্যবসা-বাণিজ্যের প্রসার ঘটায়। জ্ঞান, বিজ্ঞান ও সংস্কৃতিতে সমৃদ্ধি আনে। বিশ্বকে একতাবদ্ধ করে বন্ধুত্বে আবদ্ধ করে। রাষ্ট্রপতি শি রেশম পথের এ গৌরবোজ্জ্বল ঐতিহ্য বুকে ধারণ করে উদ্ভাবন ঘটিয়েছেন রেশম পথের পুনঃ নির্মাণের নীতি। প্রাচীন রেশম পথে অবস্থিত সব দেশগুলোকে একত্র করে সবে মিলে একসঙ্গে এক ও অভিন্ন হয়ে সমৃদ্ধির ও প্রগতির সিংহদ্বার প্রবেশের কথা বলেছেন। সামুদ্রিক রেশম পথকেও তিনি সব উপকূলীয় দেশের সঙ্গে সংযোগ স্থাপন করার কথা বলেছেন। নামে দিয়েছেন একবিংশ শতাব্দীর সামুদ্রিক রেশম পথ।

রাষ্ট্রপতি শি বিসিআইএম-ইকোনমিক করিডোর ((BCIM-Economic Corridor)) এর বাস্তবায়নের অঙ্গীকার ব্যক্ত করেছেন। সহযোগিতা কামনা করেছেন। বাংলাদেশ, চীন, ভারত ও মিয়ানমার নিয়ে একটি আঞ্চলিক জোট নির্মাণের মধ্য দিয়ে যুগান্তকারী অর্থনৈতিক বিপ্লব ঘটানোর কথা বলেছেন। দক্ষিণ ও দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ার এ চারটি দেশের অংশীদারিত্ব, সমন্বয় ও সহযোগিতায় যে অর্থনৈতিক করিডরটি নির্মিত হতে যাচ্ছে তার মধ্য দিয়ে আন্তঃরাষ্ট্রীয় যোগাযোগ, রেল ও মহাসড়কের সংযোগ বিস্ময়কর সমৃদ্ধি আনবে। এটি হবে এ সমগ্র অঞ্চলের অর্থনৈতিক অপার সম্ভাবনা বিকাশের একটি প্রশস্ত করিডর। উল্লেখ্য, উত্তরাঞ্চলের রেশম পথ (Northern Silk Road) দিয়ে চীনের সঙ্গে মধ্যপ্রাচ্য, দূরপ্রাচ্য ও দক্ষিণ এশিয়া ও দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোর সঙ্গে যোগাযোগ ছিল। কিন্তু তারও বহু পূর্বে (প্রায় আড়াই হাজার তিন হাজার বছর আগে) দক্ষিণাঞ্চলের রেশম পথে (ঝড়ঁঃযবত্হ ঝরষশ জড়ধফ) বাংলাদেশসহ দক্ষিণ এশিয়া ও দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোয় আমাদের বহু দূরবর্তী অতীতের পূর্ব পুরুষেরা সম্পর্ক স্থাপন করেছিল। এ অঞ্চলের অর্থনৈতিক ও সাংস্কৃতিক বিকাশ ঘটিয়েছিল। বলা বাহুল্য বিসিআইএম-ইকোনমিক করিডর সুপ্রাচীন দক্ষিণাঞ্চলীয় রেশম পথের (Southern Silk Road) নব্য সংস্করণ মাত্র। এর উত্পত্তি ছিল চীনের সিচুয়ান প্রদেশের রাজধানী ছেংতু হতে। পরবর্তীতে তা ক্রমশ কুনমিং হয়ে ইরাবতী নদীর, চিন্দুইন নদের সমান্তরালে এগিয়ে গিয়ে মিয়ানমার হয়ে বাংলাদেশে পৌঁছেছে। তখন বাংলাদেশ (পুন্ড্রবর্ধন) ছিল বিশাল করতোয়া সভ্যতার আলোকিত দেশ। আর তার কেন্দ্রস্থল ছিল রাজধানী প্রাচীন পুন্ড্র নগরী (বগুড়ার মহাস্থান অঞ্চল) যার ভূগর্ভে বিরাজমান হাজার হাজার বছরের বিপুল পূরাকীর্তির ঐশ্বর্য ভাণ্ডার। রেশম পথের দেশগুলোর নববিকাশের মধ্য দিয়ে চীন গড়তে চায় নতুন এক পৃথিবী, শান্তির-মৈত্রীর-প্রগতির। সেখানে থাকবে না কোনো দ্বন্দ্ব কোনো সংঘাত। থাকবে না স্নায়ুযুদ্ধ রক্তপাত। সবাই এক হয়ে একই পথ ধরে একই বলয়ে বিকশিত হবে। বিকশিত হবে জ্ঞানে, বিজ্ঞানে, অর্থে ও সম্পদে। থাকবে না দারিদ্র্য, বৈষম্য, হতাশা। থাকবে না রোগ, শোক ও অশ্রুপাত।

রাষ্ট্রপতি শি স্বপ্নচারী একজন দার্শনিক। অদম্য ইচ্ছাশক্তির চিরজাগ্রত এক মহান নেতা। বৃহত্তম মানবগোষ্ঠীর দেশটির রাষ্ট্রপতি তিনি। বিশ্বকে তাক লাগানো বিস্ময়কর সমৃদ্ধির যে আধুনিক চীন তার নির্মাতা চীন কমিউনিস্ট পার্টি। আর তার সাধারণ সম্পাদক ও শীর্ষ নেতা শি চিনফিং। প্রায় এক কোটি সদস্যবহুল বিশ্বের সর্ববৃহৎ রাজনৈতিক দল সিপিসির কেন্দ্রীয় কমিটি ইতিমধ্যে রাষ্ট্রপতি শি-কে জাতীয় কোর নেতা (national core leader) হিসেবে স্বীকৃতি দিয়ে সর্বোচ্চ সম্মানে ভূষিত করেছে। চীনের আফিম যুদ্ধের পরবর্তী ইতিহাসে মাও সেতুং-কে যথাযথভাবে শীর্ষস্থানে অধিষ্ঠিত রেখে চীন তার চার মহান নেতাকে কোর নেতা হিসেবে আখ্যায়িত করেছে। এরা হলেন— চীন বিপ্লবের মহান নেতা, চীনা গণ মুক্তিফৌজের স্রষ্টা মহাকাব্যিক লং মার্চের মহানায়ক গণপ্রজাতন্ত্রী চীনের প্রতিষ্ঠাতা মাও সেতুং, আধুনিক চীনের রূপকার তেং শিয়াও ফিং, সমৃদ্ধি ও আধুনিকায়নের মহান নেতা জিয়াং জেমিন এবং সর্বশেষে, চীনের বর্তমান প্রজন্মের মহান নেতা স্বপ্নদ্রষ্টা, যুগস্রষ্টা রাষ্ট্রপতি শি চিনফিং।

আমার সৌভাগ্য হয়েছিল চেয়ারম্যান মাও সেতুং ব্যতীত অপর সব মহান কোর নেতার দুর্লভ সাক্ষাৎকার লাভের। কোর নেতৃবৃন্দের সবার কাছ থেকেই আমি বাংলাদেশের বিষয়ে অপূর্ব নিষ্ঠা, ভালোবাসা ও প্রত্যয় ব্যক্ত করতে শুনেছি। আমার মনে পড়ছে, ১৯৯৬ সাল। আমি যখন বাংলাদেশের সেনাপ্রধান, চীনের গণমুক্তি ফৌজ (PLA) আমাকে চীন সফরে আমন্ত্রণ জানায়। সেই সফরকালে চীনের প্রেসিডেন্ট জিয়াং জেমিনের সঙ্গে আমার সুযোগ হয়েছিল এক আনুষ্ঠানিক সাক্ষাতের। আমার মনে আছে, চীন প্রেসিডেন্ট আমাকে বলেছিলেন, ‘চীন অনেক বদলে গেছে সত্তর আশির দশকে আপনি এই দেশে বসবাসকালে যেই চীন দেখে গেছেন আজকের চীন আর সেই চীন নয়। আজকের চীন আধুনিক চীন উন্নত চীন এবং এখানে এখন নতুন প্রজন্ম নতুন নেতৃত্ব’। তিনি আরও বলেছিলেন, ‘পৃথিবী বদলে যাচ্ছে। আমি শুনেছি, ঢাকার দিগন্ত রেখাও বদলে গেছে। কিন্তু এত সব পরিবর্তনের মধ্যেও আপনি কি লক্ষ্য করেছেন, একটি বিষয়ের কোনো পরিবর্তন ঘটেনি, কোনো দিন ঘটবেও না। আর সেটি হচ্ছে বাংলাদেশের সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক, বাংলাদেশের বিষয়ে আমাদের নীতি’। তিনি বলে চলেন, ‘আমি আপনাকে নিশ্চয়তা দিচ্ছি চীন সব সময় বাংলাদেশের বন্ধু হয়ে থাকবে। প্রয়োজনের মুহূর্তে চীন সর্বদা আপনাদের পাশে থাকবে’। তিনি বলেন, ‘চীন ও বাংলাদেশের মধ্যকার সম্পর্ক বন্ধুত্বের, বন্ধুত্বের আর বন্ধুত্বের এবং একমাত্র বন্ধুত্বের। আর অন্য কিছু নয়’। তার কথাগুলোর মধ্যে আমি সেদিন এক অদ্ভুত স্বচ্ছতা ও দৃঢ়তা প্রত্যক্ষ করি।

শি চিনফিং তার প্রজ্ঞা, মেধা ও গতিশীল নেতৃত্বে ইতিমধ্যে এক অতুলনীয় বিশাল অবস্থান নির্মাণ করেছেন। তিনি চীনের বর্তমান অবিসংবাদিত নেতা। সবার শ্রদ্ধা, আনুগত্য ও ভালোবাসায় সিক্ত। আগামী দিনে চীন তার নেতৃত্বে নব নব উত্থান ঘটাবে। নব নব দিগন্ত উন্মোচন করবে। বিশ্ব ঐক্য বিশ্ব শান্তি ও বিশ্ব প্রগতি ও সঙ্গতি স্থাপনে চীন অগ্রণী ভূমিকা পালন করবে। শি চিনফিংয়ের নেতৃত্বে চীন সবাইকে নিয়ে একসঙ্গে এক হয়ে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে হাতে হাত রেখে একবিংশ শতাব্দীর সব চ্যালেঞ্জ সাহসের সঙ্গে মোকাবিলা করবে। আরোহণ করবে সাফল্য আর গৌরবের শিখর চূড়ায়। বন্ধুপ্রতিম, ভ্রাতৃপ্রতিম মহান চীনের পরম প্রিয় রাষ্ট্রপতির জন্য আমাদের রইল প্রাণঢালা শুভেচ্ছা, শুভ কামনা ও সু-বাসনা। 

     লেখক : সাবেক সেনাপ্রধান

এই বিভাগের আরও খবর
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বশেষ খবর
যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা
যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প
সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!
প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!

২৪ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?
রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

হাসিনার পক্ষে স্ট্যাটাস, ঢাবির ডেপুটি রেজিস্টার আটক
হাসিনার পক্ষে স্ট্যাটাস, ঢাবির ডেপুটি রেজিস্টার আটক

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ
ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?
ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান
মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?
আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?

৪ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!
গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম
অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়
ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন
মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫
ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?
মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ
চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা
আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু
স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল
হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ
কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক
সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা
কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি
দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি
মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা
সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

উচ্ছ্বসিত বিজরী...
উচ্ছ্বসিত বিজরী...

শোবিজ

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন

সম্পাদকীয়

রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস

প্রথম পৃষ্ঠা

মন্দায়ও বেড়েছে ভোক্তা ঋণ
মন্দায়ও বেড়েছে ভোক্তা ঋণ

শিল্প বাণিজ্য

আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে : জামায়াত
আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউক্রেনকে ১০০টি রাফাল যুদ্ধবিমান দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০টি রাফাল যুদ্ধবিমান দিচ্ছে ফ্রান্স

পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্র বিক্রি করবে না বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র বিক্রি করবে না বাংলাদেশ ব্যাংক

শিল্প বাণিজ্য

ইরানে কৃত্রিম বৃষ্টিপাত ঘটাতে ক্লাউড সিডিং
ইরানে কৃত্রিম বৃষ্টিপাত ঘটাতে ক্লাউড সিডিং

পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য