শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৯ নভেম্বর, ২০১৬ আপডেট:

সম্ভাবনার স্বর্ণদ্বারের চাবি হাতে বাংলাদেশ

লে. জে. মাহবুবুর রহমান (অব.)
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
সম্ভাবনার স্বর্ণদ্বারের চাবি হাতে বাংলাদেশ

এক মাসও অতিবাহিত হয়নি গণপ্রজাতন্ত্রী চীনের মহান রাষ্ট্রপতি শি চিনফিং-এর বাংলাদেশে ঐতিহাসিক সফরের। বাংলাদেশ-চীনের দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের ৩০ বছরের মধ্যে চীনের কোনো রাষ্ট্রপতির সফর অনুষ্ঠিত হয়নি। রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান রাষ্ট্র ক্ষমতায় আসার পরেই বাংলাদেশ চীন রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে সম্পর্ক স্থাপিত হয়। জিয়া ছিলেন দূরদর্শী, একজন ভিশনারি নেতা। ছিলেন একজন স্বপ্নদ্রষ্টা। তিনি দৃষ্টি ফেলেন পূর্ব দিগন্তে। দেখেন সমস্ত আকাশ রক্তিম রঙে রাঙানো। তিনি আরও দেখেন এক দীর্ঘ শক্ত উষ্ণ হাত তার দিকে প্রসারিত। তিনি হাতটি ছুঁয়ে নিতে সামনে এগিয়ে যান। শক্ত করে দুহাত দিয়ে জড়িয়ে ধরেন। স্বাধীনতার পর ১৯৭৫ সালের ৪ অক্টোবর আমাদের দুই দেশের কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপিত হয়। এরপর দৃপ্ত পদে শুধু পথচলা, শুধু সামনে এগিয়ে যাওয়া। আমাদের কখনো পিছনে ফিরে তাকাতে হয়নি। ফিরে তাকালে তাকিয়েছি, সহস্রাধিক বছরের সোনা দিয়ে গড়া সোনা দিয়ে মোড়া সোনার বাংলা ও মহান সভ্যতার মহাপ্রাচীর বেষ্টিত মহাচীনের কালজয়ী মৈত্রী ইতিহাসের দিকে। বার বার আগ্রহ ভরে ইতিহাসের পাঠ নিয়েছি। অবাক বিস্ময়ে তাকিয়ে থেকেছি। পাঠ করেছি ফা হিয়েন, হিউয়েন শাং, ই চিং, অতীশ দীপঙ্কর শ্রীজ্ঞানের কথা। তারা সহস্রাধিক বছর আগে সভ্যতার উষালগ্নে হিমালয়ের ওপর দিয়ে সমউচ্চতায় মৈত্রী সেতু নির্মাণ করে গেছেন। চীনের গৌরবোজ্জ্বল থাং শাসন আমল। তেমনি বাংলার (ভারত) পাল আমল। দুই সভ্যতার মৈত্রী বন্ধন এক কিংবদন্তির ইতিহাস। বিশ্ব ইতিহাসের এ এক চির ভাস্মর অধ্যায় অম্লান, অমলিন। পরবর্তীতে মৈত্রী ইতিহাসের আরেক স্বর্ণ অধ্যায় চতুর্দশ শতাব্দীতে চীনের মহাপরাক্রান্ত মিং রাজ আমল। তখন সুবাবাংলার সুবর্ণ যুগ। বার ভূঁইয়া, ইলিয়াস শাহ, গিয়াসউদ্দিন আজম শাহ, সাইফউদ্দিন ও শাহী সুলতানদের আমল। বাংলা তখন ঐশ্বর্যে প্রাচুর্যে সুখ ও শান্তিতে বিশ্বে এক মহা আকর্ষণের দেশ। বিশ্বজোড়া আগ্রহ ও কৌতূহলের দেশ। বন্ধুত্বের হাত সম্প্রসারিত করেছে চীনের মহাপরাক্রান্ত মিং রাজগণ। নিবিড় বন্ধন স্থাপন করেছেন মিং সম্রাট চু তি-ইয়ং ল। বন্ধুত্বের বার্তা হাতে প্রেরণ করেছেন সে যুগের শ্রেষ্ঠ নাবিক শান্তির দূত এডমিরাল চ্যাং হ কে। তিনি প্রায় শত জাহাজের এক বিশাল নৌবহর নিয়ে সমগ্র ভারত মহাসাগর ও প্রশান্ত মহাসাগর পাড়ি দিয়ে সাগর তীরে অবস্থিত আফ্রিকা ও এশিয়া মহাদেশের ৩০টিরও বেশি রাজ্য ও বন্দর ভ্রমণ করেন। মিং সম্রাটের শুভেচ্ছা বার্তা ও প্রীতি উপঢৌকন পৌঁছে দেন, বন্ধুত্বের সম্পর্ক স্থাপন করেন। এডমিরাল চাং হ একাধিকবার তার নৌবহর চট্টগ্রাম বন্দরে দীর্ঘ নোঙর করেন। সুবাবাংলার সুলতান গিয়াসউদ্দীন তার সম্মানে রাজধানী সোনারগাঁওয়ের পানাম নগরীতে বিশাল রাজকীয় এক বর্ণাঢ্য সংবর্ধনার আয়োজন করেন। ইতিহাসের পাতায় মিং সম্রাট ও সুবাবাংলার সুলতানের বন্ধুত্ব এক প্রবাদ উপাখ্যান হয়ে বিরাজমান। 

 

 

মহান অতিথি রাষ্ট্রপ্রধান শি চিনফিংয়ের বাংলাদেশ সফর সুপ্রাচীন ইতিহাসের ঐতিহ্য ও ধারাবাহিকতায় সংগঠিত এক অনন্য সফর। Veni Vidi Vici আমি আসলাম, আমি দেখলাম, আমি জয় করলাম। রাষ্ট্রপতি শি চিনফিং তাই করেছেন। জয় করে গেছেন বাংলাদেশের সাড়ে ষোল কোটি মানুষের হৃদয় ও মন। মাত্র ২২ ঘণ্টার সফর। কিন্তু আন্দোলিত করেছেন, আলোড়িত করেছেন ৫৬ হাজার বর্গমাইলের বাংলাদেশের প্রতিটি নগর প্রতিটি প্রান্তর। বাংলাদেশের ইতিহাসে এত সুদূরপ্রসারী ও গভীর তাত্পর্যবহ ঘটনা অতীতে কখনো ঘটেনি। রাষ্ট্রপতি শি বাংলাদেশের সমৃদ্ধি, আধুনিকায়ন ও উন্নয়নের স্বর্ণদ্বার উদঘাটন করে গেছেন। ভাগ্যের সোনার চাবিকাঠিটি তুলে দিয়ে গেছেন বাংলার মানুষদের হাতে। স্বপ্ন দেখিয়ে গেছেন। বিশাল বিশাল স্বপ্ন। ব্যক্ত করে গেছেন গভীর আস্থা, প্রগাঢ় ভালোবাসা ও প্রত্যাশার বাণী। রাষ্ট্রপতি শি ২২ বিলিয়ন ডলারের মেগা প্রকল্পের বিনিয়োগ গঙট স্বাক্ষর করে গেছেন। ৪০ বিলিয়ন ডলারের বিনিয়োগ সম্ভাবনার কথা বলে গেছেন। চীন বাংলাদেশকে স্বাধীন, শক্তিশালী ও শান্তিপূর্ণ দেশ হিসেবে দেখতে চায়। দেখতে চায় বাংলাদেশ নিজের শক্ত পায়ের ওপর ভর দিয়ে বুক ফুলিয়ে দাঁড়িয়ে আছে মাথা উঁচু করে, মহান জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের দৃপ্ত কণ্ঠের শব্দগুলোর মতো, ‘চির উন্নত মম শির। শির নেহারি আমারি। নত শির ওই শিখর হিমাদ্রির।’ স্বপ্নদ্রষ্টা রাষ্ট্রপতি শি স্বপ্ন দেখেন মহান চীনা স্বপ্ন (চুং কুয়ো মং) Great China Dream. তিনি অতীতের গৌরবোজ্জ্বল মহান চীনের কথা স্মরণ করেন। তার ঐতিহ্যকে শ্রদ্ধা জানান। বুকে ধারণ করেন। তারই পথ ধরে নতুন পথের আবিষ্কার ঘটিয়ে স্বর্ণ শিখরে আরোহণ করতে চান। গড়তে চান এক পরিপূর্ণ চীন আর সঙ্গে নিতে চান সব নিকট ও দূরের প্রতিবেশী দেশগুলোকে এবং ইতিহাসের বন্ধুদের। আদি সভ্যতার পাদপ্রদীপে অবস্থান নেওয়া চীন তার সভ্যতাকে বিপুলভাবে সমৃদ্ধ করেছিল, বিকাশ ঘটিয়েছিল। তার কৃষ্টি ও সংস্কৃতিকে বিকশিত করেছিল। গোটা বিশ্বে তার দর্শন, জ্ঞান, বিজ্ঞান ও প্রযুুক্তির আলো ছড়িয়েছিল আর তা রেশমপথের নির্মাণের মধ্য দিয়ে। রেশম পথ দূর অতীতের চীনের সঙ্গে গোটা এশিয়া ও ইউরোপের দেশগুলোর মধ্যে সম্পর্কের সূত্রপাত করে। ব্যবসা-বাণিজ্যের প্রসার ঘটায়। জ্ঞান, বিজ্ঞান ও সংস্কৃতিতে সমৃদ্ধি আনে। বিশ্বকে একতাবদ্ধ করে বন্ধুত্বে আবদ্ধ করে। রাষ্ট্রপতি শি রেশম পথের এ গৌরবোজ্জ্বল ঐতিহ্য বুকে ধারণ করে উদ্ভাবন ঘটিয়েছেন রেশম পথের পুনঃ নির্মাণের নীতি। প্রাচীন রেশম পথে অবস্থিত সব দেশগুলোকে একত্র করে সবে মিলে একসঙ্গে এক ও অভিন্ন হয়ে সমৃদ্ধির ও প্রগতির সিংহদ্বার প্রবেশের কথা বলেছেন। সামুদ্রিক রেশম পথকেও তিনি সব উপকূলীয় দেশের সঙ্গে সংযোগ স্থাপন করার কথা বলেছেন। নামে দিয়েছেন একবিংশ শতাব্দীর সামুদ্রিক রেশম পথ।

রাষ্ট্রপতি শি বিসিআইএম-ইকোনমিক করিডোর ((BCIM-Economic Corridor)) এর বাস্তবায়নের অঙ্গীকার ব্যক্ত করেছেন। সহযোগিতা কামনা করেছেন। বাংলাদেশ, চীন, ভারত ও মিয়ানমার নিয়ে একটি আঞ্চলিক জোট নির্মাণের মধ্য দিয়ে যুগান্তকারী অর্থনৈতিক বিপ্লব ঘটানোর কথা বলেছেন। দক্ষিণ ও দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ার এ চারটি দেশের অংশীদারিত্ব, সমন্বয় ও সহযোগিতায় যে অর্থনৈতিক করিডরটি নির্মিত হতে যাচ্ছে তার মধ্য দিয়ে আন্তঃরাষ্ট্রীয় যোগাযোগ, রেল ও মহাসড়কের সংযোগ বিস্ময়কর সমৃদ্ধি আনবে। এটি হবে এ সমগ্র অঞ্চলের অর্থনৈতিক অপার সম্ভাবনা বিকাশের একটি প্রশস্ত করিডর। উল্লেখ্য, উত্তরাঞ্চলের রেশম পথ (Northern Silk Road) দিয়ে চীনের সঙ্গে মধ্যপ্রাচ্য, দূরপ্রাচ্য ও দক্ষিণ এশিয়া ও দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোর সঙ্গে যোগাযোগ ছিল। কিন্তু তারও বহু পূর্বে (প্রায় আড়াই হাজার তিন হাজার বছর আগে) দক্ষিণাঞ্চলের রেশম পথে (ঝড়ঁঃযবত্হ ঝরষশ জড়ধফ) বাংলাদেশসহ দক্ষিণ এশিয়া ও দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোয় আমাদের বহু দূরবর্তী অতীতের পূর্ব পুরুষেরা সম্পর্ক স্থাপন করেছিল। এ অঞ্চলের অর্থনৈতিক ও সাংস্কৃতিক বিকাশ ঘটিয়েছিল। বলা বাহুল্য বিসিআইএম-ইকোনমিক করিডর সুপ্রাচীন দক্ষিণাঞ্চলীয় রেশম পথের (Southern Silk Road) নব্য সংস্করণ মাত্র। এর উত্পত্তি ছিল চীনের সিচুয়ান প্রদেশের রাজধানী ছেংতু হতে। পরবর্তীতে তা ক্রমশ কুনমিং হয়ে ইরাবতী নদীর, চিন্দুইন নদের সমান্তরালে এগিয়ে গিয়ে মিয়ানমার হয়ে বাংলাদেশে পৌঁছেছে। তখন বাংলাদেশ (পুন্ড্রবর্ধন) ছিল বিশাল করতোয়া সভ্যতার আলোকিত দেশ। আর তার কেন্দ্রস্থল ছিল রাজধানী প্রাচীন পুন্ড্র নগরী (বগুড়ার মহাস্থান অঞ্চল) যার ভূগর্ভে বিরাজমান হাজার হাজার বছরের বিপুল পূরাকীর্তির ঐশ্বর্য ভাণ্ডার। রেশম পথের দেশগুলোর নববিকাশের মধ্য দিয়ে চীন গড়তে চায় নতুন এক পৃথিবী, শান্তির-মৈত্রীর-প্রগতির। সেখানে থাকবে না কোনো দ্বন্দ্ব কোনো সংঘাত। থাকবে না স্নায়ুযুদ্ধ রক্তপাত। সবাই এক হয়ে একই পথ ধরে একই বলয়ে বিকশিত হবে। বিকশিত হবে জ্ঞানে, বিজ্ঞানে, অর্থে ও সম্পদে। থাকবে না দারিদ্র্য, বৈষম্য, হতাশা। থাকবে না রোগ, শোক ও অশ্রুপাত।

রাষ্ট্রপতি শি স্বপ্নচারী একজন দার্শনিক। অদম্য ইচ্ছাশক্তির চিরজাগ্রত এক মহান নেতা। বৃহত্তম মানবগোষ্ঠীর দেশটির রাষ্ট্রপতি তিনি। বিশ্বকে তাক লাগানো বিস্ময়কর সমৃদ্ধির যে আধুনিক চীন তার নির্মাতা চীন কমিউনিস্ট পার্টি। আর তার সাধারণ সম্পাদক ও শীর্ষ নেতা শি চিনফিং। প্রায় এক কোটি সদস্যবহুল বিশ্বের সর্ববৃহৎ রাজনৈতিক দল সিপিসির কেন্দ্রীয় কমিটি ইতিমধ্যে রাষ্ট্রপতি শি-কে জাতীয় কোর নেতা (national core leader) হিসেবে স্বীকৃতি দিয়ে সর্বোচ্চ সম্মানে ভূষিত করেছে। চীনের আফিম যুদ্ধের পরবর্তী ইতিহাসে মাও সেতুং-কে যথাযথভাবে শীর্ষস্থানে অধিষ্ঠিত রেখে চীন তার চার মহান নেতাকে কোর নেতা হিসেবে আখ্যায়িত করেছে। এরা হলেন— চীন বিপ্লবের মহান নেতা, চীনা গণ মুক্তিফৌজের স্রষ্টা মহাকাব্যিক লং মার্চের মহানায়ক গণপ্রজাতন্ত্রী চীনের প্রতিষ্ঠাতা মাও সেতুং, আধুনিক চীনের রূপকার তেং শিয়াও ফিং, সমৃদ্ধি ও আধুনিকায়নের মহান নেতা জিয়াং জেমিন এবং সর্বশেষে, চীনের বর্তমান প্রজন্মের মহান নেতা স্বপ্নদ্রষ্টা, যুগস্রষ্টা রাষ্ট্রপতি শি চিনফিং।

আমার সৌভাগ্য হয়েছিল চেয়ারম্যান মাও সেতুং ব্যতীত অপর সব মহান কোর নেতার দুর্লভ সাক্ষাৎকার লাভের। কোর নেতৃবৃন্দের সবার কাছ থেকেই আমি বাংলাদেশের বিষয়ে অপূর্ব নিষ্ঠা, ভালোবাসা ও প্রত্যয় ব্যক্ত করতে শুনেছি। আমার মনে পড়ছে, ১৯৯৬ সাল। আমি যখন বাংলাদেশের সেনাপ্রধান, চীনের গণমুক্তি ফৌজ (PLA) আমাকে চীন সফরে আমন্ত্রণ জানায়। সেই সফরকালে চীনের প্রেসিডেন্ট জিয়াং জেমিনের সঙ্গে আমার সুযোগ হয়েছিল এক আনুষ্ঠানিক সাক্ষাতের। আমার মনে আছে, চীন প্রেসিডেন্ট আমাকে বলেছিলেন, ‘চীন অনেক বদলে গেছে সত্তর আশির দশকে আপনি এই দেশে বসবাসকালে যেই চীন দেখে গেছেন আজকের চীন আর সেই চীন নয়। আজকের চীন আধুনিক চীন উন্নত চীন এবং এখানে এখন নতুন প্রজন্ম নতুন নেতৃত্ব’। তিনি আরও বলেছিলেন, ‘পৃথিবী বদলে যাচ্ছে। আমি শুনেছি, ঢাকার দিগন্ত রেখাও বদলে গেছে। কিন্তু এত সব পরিবর্তনের মধ্যেও আপনি কি লক্ষ্য করেছেন, একটি বিষয়ের কোনো পরিবর্তন ঘটেনি, কোনো দিন ঘটবেও না। আর সেটি হচ্ছে বাংলাদেশের সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক, বাংলাদেশের বিষয়ে আমাদের নীতি’। তিনি বলে চলেন, ‘আমি আপনাকে নিশ্চয়তা দিচ্ছি চীন সব সময় বাংলাদেশের বন্ধু হয়ে থাকবে। প্রয়োজনের মুহূর্তে চীন সর্বদা আপনাদের পাশে থাকবে’। তিনি বলেন, ‘চীন ও বাংলাদেশের মধ্যকার সম্পর্ক বন্ধুত্বের, বন্ধুত্বের আর বন্ধুত্বের এবং একমাত্র বন্ধুত্বের। আর অন্য কিছু নয়’। তার কথাগুলোর মধ্যে আমি সেদিন এক অদ্ভুত স্বচ্ছতা ও দৃঢ়তা প্রত্যক্ষ করি।

শি চিনফিং তার প্রজ্ঞা, মেধা ও গতিশীল নেতৃত্বে ইতিমধ্যে এক অতুলনীয় বিশাল অবস্থান নির্মাণ করেছেন। তিনি চীনের বর্তমান অবিসংবাদিত নেতা। সবার শ্রদ্ধা, আনুগত্য ও ভালোবাসায় সিক্ত। আগামী দিনে চীন তার নেতৃত্বে নব নব উত্থান ঘটাবে। নব নব দিগন্ত উন্মোচন করবে। বিশ্ব ঐক্য বিশ্ব শান্তি ও বিশ্ব প্রগতি ও সঙ্গতি স্থাপনে চীন অগ্রণী ভূমিকা পালন করবে। শি চিনফিংয়ের নেতৃত্বে চীন সবাইকে নিয়ে একসঙ্গে এক হয়ে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে হাতে হাত রেখে একবিংশ শতাব্দীর সব চ্যালেঞ্জ সাহসের সঙ্গে মোকাবিলা করবে। আরোহণ করবে সাফল্য আর গৌরবের শিখর চূড়ায়। বন্ধুপ্রতিম, ভ্রাতৃপ্রতিম মহান চীনের পরম প্রিয় রাষ্ট্রপতির জন্য আমাদের রইল প্রাণঢালা শুভেচ্ছা, শুভ কামনা ও সু-বাসনা। 

     লেখক : সাবেক সেনাপ্রধান

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়
কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়

২২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পকলায় ভাসানে উজান
শিল্পকলায় ভাসানে উজান

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

সম্পাদকীয়

ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন

সম্পাদকীয়

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের
দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর
রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর

খবর