শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৯ নভেম্বর, ২০১৬ আপডেট:

সম্ভাবনার স্বর্ণদ্বারের চাবি হাতে বাংলাদেশ

লে. জে. মাহবুবুর রহমান (অব.)
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
সম্ভাবনার স্বর্ণদ্বারের চাবি হাতে বাংলাদেশ

এক মাসও অতিবাহিত হয়নি গণপ্রজাতন্ত্রী চীনের মহান রাষ্ট্রপতি শি চিনফিং-এর বাংলাদেশে ঐতিহাসিক সফরের। বাংলাদেশ-চীনের দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের ৩০ বছরের মধ্যে চীনের কোনো রাষ্ট্রপতির সফর অনুষ্ঠিত হয়নি। রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান রাষ্ট্র ক্ষমতায় আসার পরেই বাংলাদেশ চীন রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে সম্পর্ক স্থাপিত হয়। জিয়া ছিলেন দূরদর্শী, একজন ভিশনারি নেতা। ছিলেন একজন স্বপ্নদ্রষ্টা। তিনি দৃষ্টি ফেলেন পূর্ব দিগন্তে। দেখেন সমস্ত আকাশ রক্তিম রঙে রাঙানো। তিনি আরও দেখেন এক দীর্ঘ শক্ত উষ্ণ হাত তার দিকে প্রসারিত। তিনি হাতটি ছুঁয়ে নিতে সামনে এগিয়ে যান। শক্ত করে দুহাত দিয়ে জড়িয়ে ধরেন। স্বাধীনতার পর ১৯৭৫ সালের ৪ অক্টোবর আমাদের দুই দেশের কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপিত হয়। এরপর দৃপ্ত পদে শুধু পথচলা, শুধু সামনে এগিয়ে যাওয়া। আমাদের কখনো পিছনে ফিরে তাকাতে হয়নি। ফিরে তাকালে তাকিয়েছি, সহস্রাধিক বছরের সোনা দিয়ে গড়া সোনা দিয়ে মোড়া সোনার বাংলা ও মহান সভ্যতার মহাপ্রাচীর বেষ্টিত মহাচীনের কালজয়ী মৈত্রী ইতিহাসের দিকে। বার বার আগ্রহ ভরে ইতিহাসের পাঠ নিয়েছি। অবাক বিস্ময়ে তাকিয়ে থেকেছি। পাঠ করেছি ফা হিয়েন, হিউয়েন শাং, ই চিং, অতীশ দীপঙ্কর শ্রীজ্ঞানের কথা। তারা সহস্রাধিক বছর আগে সভ্যতার উষালগ্নে হিমালয়ের ওপর দিয়ে সমউচ্চতায় মৈত্রী সেতু নির্মাণ করে গেছেন। চীনের গৌরবোজ্জ্বল থাং শাসন আমল। তেমনি বাংলার (ভারত) পাল আমল। দুই সভ্যতার মৈত্রী বন্ধন এক কিংবদন্তির ইতিহাস। বিশ্ব ইতিহাসের এ এক চির ভাস্মর অধ্যায় অম্লান, অমলিন। পরবর্তীতে মৈত্রী ইতিহাসের আরেক স্বর্ণ অধ্যায় চতুর্দশ শতাব্দীতে চীনের মহাপরাক্রান্ত মিং রাজ আমল। তখন সুবাবাংলার সুবর্ণ যুগ। বার ভূঁইয়া, ইলিয়াস শাহ, গিয়াসউদ্দিন আজম শাহ, সাইফউদ্দিন ও শাহী সুলতানদের আমল। বাংলা তখন ঐশ্বর্যে প্রাচুর্যে সুখ ও শান্তিতে বিশ্বে এক মহা আকর্ষণের দেশ। বিশ্বজোড়া আগ্রহ ও কৌতূহলের দেশ। বন্ধুত্বের হাত সম্প্রসারিত করেছে চীনের মহাপরাক্রান্ত মিং রাজগণ। নিবিড় বন্ধন স্থাপন করেছেন মিং সম্রাট চু তি-ইয়ং ল। বন্ধুত্বের বার্তা হাতে প্রেরণ করেছেন সে যুগের শ্রেষ্ঠ নাবিক শান্তির দূত এডমিরাল চ্যাং হ কে। তিনি প্রায় শত জাহাজের এক বিশাল নৌবহর নিয়ে সমগ্র ভারত মহাসাগর ও প্রশান্ত মহাসাগর পাড়ি দিয়ে সাগর তীরে অবস্থিত আফ্রিকা ও এশিয়া মহাদেশের ৩০টিরও বেশি রাজ্য ও বন্দর ভ্রমণ করেন। মিং সম্রাটের শুভেচ্ছা বার্তা ও প্রীতি উপঢৌকন পৌঁছে দেন, বন্ধুত্বের সম্পর্ক স্থাপন করেন। এডমিরাল চাং হ একাধিকবার তার নৌবহর চট্টগ্রাম বন্দরে দীর্ঘ নোঙর করেন। সুবাবাংলার সুলতান গিয়াসউদ্দীন তার সম্মানে রাজধানী সোনারগাঁওয়ের পানাম নগরীতে বিশাল রাজকীয় এক বর্ণাঢ্য সংবর্ধনার আয়োজন করেন। ইতিহাসের পাতায় মিং সম্রাট ও সুবাবাংলার সুলতানের বন্ধুত্ব এক প্রবাদ উপাখ্যান হয়ে বিরাজমান। 

 

 

মহান অতিথি রাষ্ট্রপ্রধান শি চিনফিংয়ের বাংলাদেশ সফর সুপ্রাচীন ইতিহাসের ঐতিহ্য ও ধারাবাহিকতায় সংগঠিত এক অনন্য সফর। Veni Vidi Vici আমি আসলাম, আমি দেখলাম, আমি জয় করলাম। রাষ্ট্রপতি শি চিনফিং তাই করেছেন। জয় করে গেছেন বাংলাদেশের সাড়ে ষোল কোটি মানুষের হৃদয় ও মন। মাত্র ২২ ঘণ্টার সফর। কিন্তু আন্দোলিত করেছেন, আলোড়িত করেছেন ৫৬ হাজার বর্গমাইলের বাংলাদেশের প্রতিটি নগর প্রতিটি প্রান্তর। বাংলাদেশের ইতিহাসে এত সুদূরপ্রসারী ও গভীর তাত্পর্যবহ ঘটনা অতীতে কখনো ঘটেনি। রাষ্ট্রপতি শি বাংলাদেশের সমৃদ্ধি, আধুনিকায়ন ও উন্নয়নের স্বর্ণদ্বার উদঘাটন করে গেছেন। ভাগ্যের সোনার চাবিকাঠিটি তুলে দিয়ে গেছেন বাংলার মানুষদের হাতে। স্বপ্ন দেখিয়ে গেছেন। বিশাল বিশাল স্বপ্ন। ব্যক্ত করে গেছেন গভীর আস্থা, প্রগাঢ় ভালোবাসা ও প্রত্যাশার বাণী। রাষ্ট্রপতি শি ২২ বিলিয়ন ডলারের মেগা প্রকল্পের বিনিয়োগ গঙট স্বাক্ষর করে গেছেন। ৪০ বিলিয়ন ডলারের বিনিয়োগ সম্ভাবনার কথা বলে গেছেন। চীন বাংলাদেশকে স্বাধীন, শক্তিশালী ও শান্তিপূর্ণ দেশ হিসেবে দেখতে চায়। দেখতে চায় বাংলাদেশ নিজের শক্ত পায়ের ওপর ভর দিয়ে বুক ফুলিয়ে দাঁড়িয়ে আছে মাথা উঁচু করে, মহান জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের দৃপ্ত কণ্ঠের শব্দগুলোর মতো, ‘চির উন্নত মম শির। শির নেহারি আমারি। নত শির ওই শিখর হিমাদ্রির।’ স্বপ্নদ্রষ্টা রাষ্ট্রপতি শি স্বপ্ন দেখেন মহান চীনা স্বপ্ন (চুং কুয়ো মং) Great China Dream. তিনি অতীতের গৌরবোজ্জ্বল মহান চীনের কথা স্মরণ করেন। তার ঐতিহ্যকে শ্রদ্ধা জানান। বুকে ধারণ করেন। তারই পথ ধরে নতুন পথের আবিষ্কার ঘটিয়ে স্বর্ণ শিখরে আরোহণ করতে চান। গড়তে চান এক পরিপূর্ণ চীন আর সঙ্গে নিতে চান সব নিকট ও দূরের প্রতিবেশী দেশগুলোকে এবং ইতিহাসের বন্ধুদের। আদি সভ্যতার পাদপ্রদীপে অবস্থান নেওয়া চীন তার সভ্যতাকে বিপুলভাবে সমৃদ্ধ করেছিল, বিকাশ ঘটিয়েছিল। তার কৃষ্টি ও সংস্কৃতিকে বিকশিত করেছিল। গোটা বিশ্বে তার দর্শন, জ্ঞান, বিজ্ঞান ও প্রযুুক্তির আলো ছড়িয়েছিল আর তা রেশমপথের নির্মাণের মধ্য দিয়ে। রেশম পথ দূর অতীতের চীনের সঙ্গে গোটা এশিয়া ও ইউরোপের দেশগুলোর মধ্যে সম্পর্কের সূত্রপাত করে। ব্যবসা-বাণিজ্যের প্রসার ঘটায়। জ্ঞান, বিজ্ঞান ও সংস্কৃতিতে সমৃদ্ধি আনে। বিশ্বকে একতাবদ্ধ করে বন্ধুত্বে আবদ্ধ করে। রাষ্ট্রপতি শি রেশম পথের এ গৌরবোজ্জ্বল ঐতিহ্য বুকে ধারণ করে উদ্ভাবন ঘটিয়েছেন রেশম পথের পুনঃ নির্মাণের নীতি। প্রাচীন রেশম পথে অবস্থিত সব দেশগুলোকে একত্র করে সবে মিলে একসঙ্গে এক ও অভিন্ন হয়ে সমৃদ্ধির ও প্রগতির সিংহদ্বার প্রবেশের কথা বলেছেন। সামুদ্রিক রেশম পথকেও তিনি সব উপকূলীয় দেশের সঙ্গে সংযোগ স্থাপন করার কথা বলেছেন। নামে দিয়েছেন একবিংশ শতাব্দীর সামুদ্রিক রেশম পথ।

রাষ্ট্রপতি শি বিসিআইএম-ইকোনমিক করিডোর ((BCIM-Economic Corridor)) এর বাস্তবায়নের অঙ্গীকার ব্যক্ত করেছেন। সহযোগিতা কামনা করেছেন। বাংলাদেশ, চীন, ভারত ও মিয়ানমার নিয়ে একটি আঞ্চলিক জোট নির্মাণের মধ্য দিয়ে যুগান্তকারী অর্থনৈতিক বিপ্লব ঘটানোর কথা বলেছেন। দক্ষিণ ও দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ার এ চারটি দেশের অংশীদারিত্ব, সমন্বয় ও সহযোগিতায় যে অর্থনৈতিক করিডরটি নির্মিত হতে যাচ্ছে তার মধ্য দিয়ে আন্তঃরাষ্ট্রীয় যোগাযোগ, রেল ও মহাসড়কের সংযোগ বিস্ময়কর সমৃদ্ধি আনবে। এটি হবে এ সমগ্র অঞ্চলের অর্থনৈতিক অপার সম্ভাবনা বিকাশের একটি প্রশস্ত করিডর। উল্লেখ্য, উত্তরাঞ্চলের রেশম পথ (Northern Silk Road) দিয়ে চীনের সঙ্গে মধ্যপ্রাচ্য, দূরপ্রাচ্য ও দক্ষিণ এশিয়া ও দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোর সঙ্গে যোগাযোগ ছিল। কিন্তু তারও বহু পূর্বে (প্রায় আড়াই হাজার তিন হাজার বছর আগে) দক্ষিণাঞ্চলের রেশম পথে (ঝড়ঁঃযবত্হ ঝরষশ জড়ধফ) বাংলাদেশসহ দক্ষিণ এশিয়া ও দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোয় আমাদের বহু দূরবর্তী অতীতের পূর্ব পুরুষেরা সম্পর্ক স্থাপন করেছিল। এ অঞ্চলের অর্থনৈতিক ও সাংস্কৃতিক বিকাশ ঘটিয়েছিল। বলা বাহুল্য বিসিআইএম-ইকোনমিক করিডর সুপ্রাচীন দক্ষিণাঞ্চলীয় রেশম পথের (Southern Silk Road) নব্য সংস্করণ মাত্র। এর উত্পত্তি ছিল চীনের সিচুয়ান প্রদেশের রাজধানী ছেংতু হতে। পরবর্তীতে তা ক্রমশ কুনমিং হয়ে ইরাবতী নদীর, চিন্দুইন নদের সমান্তরালে এগিয়ে গিয়ে মিয়ানমার হয়ে বাংলাদেশে পৌঁছেছে। তখন বাংলাদেশ (পুন্ড্রবর্ধন) ছিল বিশাল করতোয়া সভ্যতার আলোকিত দেশ। আর তার কেন্দ্রস্থল ছিল রাজধানী প্রাচীন পুন্ড্র নগরী (বগুড়ার মহাস্থান অঞ্চল) যার ভূগর্ভে বিরাজমান হাজার হাজার বছরের বিপুল পূরাকীর্তির ঐশ্বর্য ভাণ্ডার। রেশম পথের দেশগুলোর নববিকাশের মধ্য দিয়ে চীন গড়তে চায় নতুন এক পৃথিবী, শান্তির-মৈত্রীর-প্রগতির। সেখানে থাকবে না কোনো দ্বন্দ্ব কোনো সংঘাত। থাকবে না স্নায়ুযুদ্ধ রক্তপাত। সবাই এক হয়ে একই পথ ধরে একই বলয়ে বিকশিত হবে। বিকশিত হবে জ্ঞানে, বিজ্ঞানে, অর্থে ও সম্পদে। থাকবে না দারিদ্র্য, বৈষম্য, হতাশা। থাকবে না রোগ, শোক ও অশ্রুপাত।

রাষ্ট্রপতি শি স্বপ্নচারী একজন দার্শনিক। অদম্য ইচ্ছাশক্তির চিরজাগ্রত এক মহান নেতা। বৃহত্তম মানবগোষ্ঠীর দেশটির রাষ্ট্রপতি তিনি। বিশ্বকে তাক লাগানো বিস্ময়কর সমৃদ্ধির যে আধুনিক চীন তার নির্মাতা চীন কমিউনিস্ট পার্টি। আর তার সাধারণ সম্পাদক ও শীর্ষ নেতা শি চিনফিং। প্রায় এক কোটি সদস্যবহুল বিশ্বের সর্ববৃহৎ রাজনৈতিক দল সিপিসির কেন্দ্রীয় কমিটি ইতিমধ্যে রাষ্ট্রপতি শি-কে জাতীয় কোর নেতা (national core leader) হিসেবে স্বীকৃতি দিয়ে সর্বোচ্চ সম্মানে ভূষিত করেছে। চীনের আফিম যুদ্ধের পরবর্তী ইতিহাসে মাও সেতুং-কে যথাযথভাবে শীর্ষস্থানে অধিষ্ঠিত রেখে চীন তার চার মহান নেতাকে কোর নেতা হিসেবে আখ্যায়িত করেছে। এরা হলেন— চীন বিপ্লবের মহান নেতা, চীনা গণ মুক্তিফৌজের স্রষ্টা মহাকাব্যিক লং মার্চের মহানায়ক গণপ্রজাতন্ত্রী চীনের প্রতিষ্ঠাতা মাও সেতুং, আধুনিক চীনের রূপকার তেং শিয়াও ফিং, সমৃদ্ধি ও আধুনিকায়নের মহান নেতা জিয়াং জেমিন এবং সর্বশেষে, চীনের বর্তমান প্রজন্মের মহান নেতা স্বপ্নদ্রষ্টা, যুগস্রষ্টা রাষ্ট্রপতি শি চিনফিং।

আমার সৌভাগ্য হয়েছিল চেয়ারম্যান মাও সেতুং ব্যতীত অপর সব মহান কোর নেতার দুর্লভ সাক্ষাৎকার লাভের। কোর নেতৃবৃন্দের সবার কাছ থেকেই আমি বাংলাদেশের বিষয়ে অপূর্ব নিষ্ঠা, ভালোবাসা ও প্রত্যয় ব্যক্ত করতে শুনেছি। আমার মনে পড়ছে, ১৯৯৬ সাল। আমি যখন বাংলাদেশের সেনাপ্রধান, চীনের গণমুক্তি ফৌজ (PLA) আমাকে চীন সফরে আমন্ত্রণ জানায়। সেই সফরকালে চীনের প্রেসিডেন্ট জিয়াং জেমিনের সঙ্গে আমার সুযোগ হয়েছিল এক আনুষ্ঠানিক সাক্ষাতের। আমার মনে আছে, চীন প্রেসিডেন্ট আমাকে বলেছিলেন, ‘চীন অনেক বদলে গেছে সত্তর আশির দশকে আপনি এই দেশে বসবাসকালে যেই চীন দেখে গেছেন আজকের চীন আর সেই চীন নয়। আজকের চীন আধুনিক চীন উন্নত চীন এবং এখানে এখন নতুন প্রজন্ম নতুন নেতৃত্ব’। তিনি আরও বলেছিলেন, ‘পৃথিবী বদলে যাচ্ছে। আমি শুনেছি, ঢাকার দিগন্ত রেখাও বদলে গেছে। কিন্তু এত সব পরিবর্তনের মধ্যেও আপনি কি লক্ষ্য করেছেন, একটি বিষয়ের কোনো পরিবর্তন ঘটেনি, কোনো দিন ঘটবেও না। আর সেটি হচ্ছে বাংলাদেশের সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক, বাংলাদেশের বিষয়ে আমাদের নীতি’। তিনি বলে চলেন, ‘আমি আপনাকে নিশ্চয়তা দিচ্ছি চীন সব সময় বাংলাদেশের বন্ধু হয়ে থাকবে। প্রয়োজনের মুহূর্তে চীন সর্বদা আপনাদের পাশে থাকবে’। তিনি বলেন, ‘চীন ও বাংলাদেশের মধ্যকার সম্পর্ক বন্ধুত্বের, বন্ধুত্বের আর বন্ধুত্বের এবং একমাত্র বন্ধুত্বের। আর অন্য কিছু নয়’। তার কথাগুলোর মধ্যে আমি সেদিন এক অদ্ভুত স্বচ্ছতা ও দৃঢ়তা প্রত্যক্ষ করি।

শি চিনফিং তার প্রজ্ঞা, মেধা ও গতিশীল নেতৃত্বে ইতিমধ্যে এক অতুলনীয় বিশাল অবস্থান নির্মাণ করেছেন। তিনি চীনের বর্তমান অবিসংবাদিত নেতা। সবার শ্রদ্ধা, আনুগত্য ও ভালোবাসায় সিক্ত। আগামী দিনে চীন তার নেতৃত্বে নব নব উত্থান ঘটাবে। নব নব দিগন্ত উন্মোচন করবে। বিশ্ব ঐক্য বিশ্ব শান্তি ও বিশ্ব প্রগতি ও সঙ্গতি স্থাপনে চীন অগ্রণী ভূমিকা পালন করবে। শি চিনফিংয়ের নেতৃত্বে চীন সবাইকে নিয়ে একসঙ্গে এক হয়ে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে হাতে হাত রেখে একবিংশ শতাব্দীর সব চ্যালেঞ্জ সাহসের সঙ্গে মোকাবিলা করবে। আরোহণ করবে সাফল্য আর গৌরবের শিখর চূড়ায়। বন্ধুপ্রতিম, ভ্রাতৃপ্রতিম মহান চীনের পরম প্রিয় রাষ্ট্রপতির জন্য আমাদের রইল প্রাণঢালা শুভেচ্ছা, শুভ কামনা ও সু-বাসনা। 

     লেখক : সাবেক সেনাপ্রধান

এই বিভাগের আরও খবর
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
বাড়ছে বেকারত্ব
বাড়ছে বেকারত্ব
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
সোমবার রোজা রাখা
সোমবার রোজা রাখা
জাকসু নির্বাচন
জাকসু নির্বাচন
গণতন্ত্র ও শুদ্ধাচার
গণতন্ত্র ও শুদ্ধাচার
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
সারসংকট
সারসংকট
ওষুধের দাম
ওষুধের দাম
সর্বশেষ খবর
তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট
তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট

৮ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‍্যাগিংয়ের বিরুদ্ধে কঠোর হুঁশিয়ারি শেকৃবির
র‍্যাগিংয়ের বিরুদ্ধে কঠোর হুঁশিয়ারি শেকৃবির

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা
লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টিকটক নিয়ে চুক্তি, একাংশের মালিকানা পাচ্ছে আমেরিকা?
টিকটক নিয়ে চুক্তি, একাংশের মালিকানা পাচ্ছে আমেরিকা?

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ডাকসুর ভোট ম্যানুয়ালি গণনার জন্য লিখিত আবেদন উমামার
ডাকসুর ভোট ম্যানুয়ালি গণনার জন্য লিখিত আবেদন উমামার

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বঙ্গোপসাগরে নৌবাহিনীর অভিযানে ১১ পাচারকারী আটক
বঙ্গোপসাগরে নৌবাহিনীর অভিযানে ১১ পাচারকারী আটক

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চসিকের স্কুলে হেলথ ক্যাম্প
চসিকের স্কুলে হেলথ ক্যাম্প

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ডিএমপির বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের পুরস্কৃত
ডিএমপির বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের পুরস্কৃত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক দিনেই ৩৫ কোটি ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক
এক দিনেই ৩৫ কোটি ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি
নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে ১৫০ রানের লক্ষ্য ছুঁড়ে দিলো হংকং
শ্রীলঙ্কাকে ১৫০ রানের লক্ষ্য ছুঁড়ে দিলো হংকং

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া
ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে ভুয়া ডাক্তার আটক, ৩ মাসের কারাদণ্ড
গোপালগঞ্জে ভুয়া ডাক্তার আটক, ৩ মাসের কারাদণ্ড

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভালুকায় হত্যা মামলায় ২ শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার
ভালুকায় হত্যা মামলায় ২ শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চমেক হাসপাতালে একসঙ্গে ৪ শিশুর জন্ম
চমেক হাসপাতালে একসঙ্গে ৪ শিশুর জন্ম

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই
রংপুরে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইইউ বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
ইইউ বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চমেক হাসপাতাল এলাকায় অবৈধ দোকান উচ্ছেদ
চমেক হাসপাতাল এলাকায় অবৈধ দোকান উচ্ছেদ

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ: ট্রাম্প হতাশ, পথ খুঁজে পাচ্ছেন না
ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ: ট্রাম্প হতাশ, পথ খুঁজে পাচ্ছেন না

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২
বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার
টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগস্ট মাসে চিনের বেকারত্বের হার ৫.৩ শতাংশ
আগস্ট মাসে চিনের বেকারত্বের হার ৫.৩ শতাংশ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাটলারকে পেছনে ফেলে রেকর্ড গড়লেন আমিরাতের ওয়াসিম
বাটলারকে পেছনে ফেলে রেকর্ড গড়লেন আমিরাতের ওয়াসিম

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাকসু নির্বাচনে হওয়া অনিয়মের নিরপেক্ষ তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক
জাকসু নির্বাচনে হওয়া অনিয়মের নিরপেক্ষ তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর
হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ
ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প
আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি
বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ
ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ
পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার
৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩
বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা
জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের
ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার
আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি
৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান
কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮
নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ওপর চটলেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী
ইসরায়েলের ওপর চটলেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান
ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭
কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের
আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!
স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!

১০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ
ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে
অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে

১৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ সেপ্টেম্বর)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা
নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’
প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার
পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার
হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব
আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের
মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’
‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়
স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে
একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে

নগর জীবন

মৌসুমি বাধা মানছে না আম
মৌসুমি বাধা মানছে না আম

পেছনের পৃষ্ঠা

লিটনদের সামনে আফগান বাধা
লিটনদের সামনে আফগান বাধা

মাঠে ময়দানে

সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা
সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক
বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক

নগর জীবন

সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ
সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে
নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে

দেশগ্রাম

‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’
‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’

শোবিজ

অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল
অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু
রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু

নগর জীবন

ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠানো হচ্ছে
ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠানো হচ্ছে

নগর জীবন

সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে

সম্পাদকীয়

ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে
ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে

নগর জীবন

নাশকতার মামলায় মির্জা ফখরুলকে অব্যাহতি
নাশকতার মামলায় মির্জা ফখরুলকে অব্যাহতি

নগর জীবন

ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম
ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম

শোবিজ

পলাতক সাত পুলিশ কর্মকর্তার পদক প্রত্যাহার
পলাতক সাত পুলিশ কর্মকর্তার পদক প্রত্যাহার

নগর জীবন

১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর
১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর

নগর জীবন

সম্মাননা প্রদান অনুষ্ঠান
সম্মাননা প্রদান অনুষ্ঠান

নগর জীবন

সারা দেশে শুরু হলো একাদশ শ্রেণির ক্লাস
সারা দেশে শুরু হলো একাদশ শ্রেণির ক্লাস

নগর জীবন

হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেল রোহান, এখনো চিকিৎসাধীন ১০ জন
হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেল রোহান, এখনো চিকিৎসাধীন ১০ জন

নগর জীবন

সৌজন্য সাক্ষাৎ
সৌজন্য সাক্ষাৎ

নগর জীবন