শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৯ নভেম্বর, ২০১৬ আপডেট:

সম্ভাবনার স্বর্ণদ্বারের চাবি হাতে বাংলাদেশ

লে. জে. মাহবুবুর রহমান (অব.)
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
সম্ভাবনার স্বর্ণদ্বারের চাবি হাতে বাংলাদেশ

এক মাসও অতিবাহিত হয়নি গণপ্রজাতন্ত্রী চীনের মহান রাষ্ট্রপতি শি চিনফিং-এর বাংলাদেশে ঐতিহাসিক সফরের। বাংলাদেশ-চীনের দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের ৩০ বছরের মধ্যে চীনের কোনো রাষ্ট্রপতির সফর অনুষ্ঠিত হয়নি। রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান রাষ্ট্র ক্ষমতায় আসার পরেই বাংলাদেশ চীন রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে সম্পর্ক স্থাপিত হয়। জিয়া ছিলেন দূরদর্শী, একজন ভিশনারি নেতা। ছিলেন একজন স্বপ্নদ্রষ্টা। তিনি দৃষ্টি ফেলেন পূর্ব দিগন্তে। দেখেন সমস্ত আকাশ রক্তিম রঙে রাঙানো। তিনি আরও দেখেন এক দীর্ঘ শক্ত উষ্ণ হাত তার দিকে প্রসারিত। তিনি হাতটি ছুঁয়ে নিতে সামনে এগিয়ে যান। শক্ত করে দুহাত দিয়ে জড়িয়ে ধরেন। স্বাধীনতার পর ১৯৭৫ সালের ৪ অক্টোবর আমাদের দুই দেশের কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপিত হয়। এরপর দৃপ্ত পদে শুধু পথচলা, শুধু সামনে এগিয়ে যাওয়া। আমাদের কখনো পিছনে ফিরে তাকাতে হয়নি। ফিরে তাকালে তাকিয়েছি, সহস্রাধিক বছরের সোনা দিয়ে গড়া সোনা দিয়ে মোড়া সোনার বাংলা ও মহান সভ্যতার মহাপ্রাচীর বেষ্টিত মহাচীনের কালজয়ী মৈত্রী ইতিহাসের দিকে। বার বার আগ্রহ ভরে ইতিহাসের পাঠ নিয়েছি। অবাক বিস্ময়ে তাকিয়ে থেকেছি। পাঠ করেছি ফা হিয়েন, হিউয়েন শাং, ই চিং, অতীশ দীপঙ্কর শ্রীজ্ঞানের কথা। তারা সহস্রাধিক বছর আগে সভ্যতার উষালগ্নে হিমালয়ের ওপর দিয়ে সমউচ্চতায় মৈত্রী সেতু নির্মাণ করে গেছেন। চীনের গৌরবোজ্জ্বল থাং শাসন আমল। তেমনি বাংলার (ভারত) পাল আমল। দুই সভ্যতার মৈত্রী বন্ধন এক কিংবদন্তির ইতিহাস। বিশ্ব ইতিহাসের এ এক চির ভাস্মর অধ্যায় অম্লান, অমলিন। পরবর্তীতে মৈত্রী ইতিহাসের আরেক স্বর্ণ অধ্যায় চতুর্দশ শতাব্দীতে চীনের মহাপরাক্রান্ত মিং রাজ আমল। তখন সুবাবাংলার সুবর্ণ যুগ। বার ভূঁইয়া, ইলিয়াস শাহ, গিয়াসউদ্দিন আজম শাহ, সাইফউদ্দিন ও শাহী সুলতানদের আমল। বাংলা তখন ঐশ্বর্যে প্রাচুর্যে সুখ ও শান্তিতে বিশ্বে এক মহা আকর্ষণের দেশ। বিশ্বজোড়া আগ্রহ ও কৌতূহলের দেশ। বন্ধুত্বের হাত সম্প্রসারিত করেছে চীনের মহাপরাক্রান্ত মিং রাজগণ। নিবিড় বন্ধন স্থাপন করেছেন মিং সম্রাট চু তি-ইয়ং ল। বন্ধুত্বের বার্তা হাতে প্রেরণ করেছেন সে যুগের শ্রেষ্ঠ নাবিক শান্তির দূত এডমিরাল চ্যাং হ কে। তিনি প্রায় শত জাহাজের এক বিশাল নৌবহর নিয়ে সমগ্র ভারত মহাসাগর ও প্রশান্ত মহাসাগর পাড়ি দিয়ে সাগর তীরে অবস্থিত আফ্রিকা ও এশিয়া মহাদেশের ৩০টিরও বেশি রাজ্য ও বন্দর ভ্রমণ করেন। মিং সম্রাটের শুভেচ্ছা বার্তা ও প্রীতি উপঢৌকন পৌঁছে দেন, বন্ধুত্বের সম্পর্ক স্থাপন করেন। এডমিরাল চাং হ একাধিকবার তার নৌবহর চট্টগ্রাম বন্দরে দীর্ঘ নোঙর করেন। সুবাবাংলার সুলতান গিয়াসউদ্দীন তার সম্মানে রাজধানী সোনারগাঁওয়ের পানাম নগরীতে বিশাল রাজকীয় এক বর্ণাঢ্য সংবর্ধনার আয়োজন করেন। ইতিহাসের পাতায় মিং সম্রাট ও সুবাবাংলার সুলতানের বন্ধুত্ব এক প্রবাদ উপাখ্যান হয়ে বিরাজমান। 

 

 

মহান অতিথি রাষ্ট্রপ্রধান শি চিনফিংয়ের বাংলাদেশ সফর সুপ্রাচীন ইতিহাসের ঐতিহ্য ও ধারাবাহিকতায় সংগঠিত এক অনন্য সফর। Veni Vidi Vici আমি আসলাম, আমি দেখলাম, আমি জয় করলাম। রাষ্ট্রপতি শি চিনফিং তাই করেছেন। জয় করে গেছেন বাংলাদেশের সাড়ে ষোল কোটি মানুষের হৃদয় ও মন। মাত্র ২২ ঘণ্টার সফর। কিন্তু আন্দোলিত করেছেন, আলোড়িত করেছেন ৫৬ হাজার বর্গমাইলের বাংলাদেশের প্রতিটি নগর প্রতিটি প্রান্তর। বাংলাদেশের ইতিহাসে এত সুদূরপ্রসারী ও গভীর তাত্পর্যবহ ঘটনা অতীতে কখনো ঘটেনি। রাষ্ট্রপতি শি বাংলাদেশের সমৃদ্ধি, আধুনিকায়ন ও উন্নয়নের স্বর্ণদ্বার উদঘাটন করে গেছেন। ভাগ্যের সোনার চাবিকাঠিটি তুলে দিয়ে গেছেন বাংলার মানুষদের হাতে। স্বপ্ন দেখিয়ে গেছেন। বিশাল বিশাল স্বপ্ন। ব্যক্ত করে গেছেন গভীর আস্থা, প্রগাঢ় ভালোবাসা ও প্রত্যাশার বাণী। রাষ্ট্রপতি শি ২২ বিলিয়ন ডলারের মেগা প্রকল্পের বিনিয়োগ গঙট স্বাক্ষর করে গেছেন। ৪০ বিলিয়ন ডলারের বিনিয়োগ সম্ভাবনার কথা বলে গেছেন। চীন বাংলাদেশকে স্বাধীন, শক্তিশালী ও শান্তিপূর্ণ দেশ হিসেবে দেখতে চায়। দেখতে চায় বাংলাদেশ নিজের শক্ত পায়ের ওপর ভর দিয়ে বুক ফুলিয়ে দাঁড়িয়ে আছে মাথা উঁচু করে, মহান জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের দৃপ্ত কণ্ঠের শব্দগুলোর মতো, ‘চির উন্নত মম শির। শির নেহারি আমারি। নত শির ওই শিখর হিমাদ্রির।’ স্বপ্নদ্রষ্টা রাষ্ট্রপতি শি স্বপ্ন দেখেন মহান চীনা স্বপ্ন (চুং কুয়ো মং) Great China Dream. তিনি অতীতের গৌরবোজ্জ্বল মহান চীনের কথা স্মরণ করেন। তার ঐতিহ্যকে শ্রদ্ধা জানান। বুকে ধারণ করেন। তারই পথ ধরে নতুন পথের আবিষ্কার ঘটিয়ে স্বর্ণ শিখরে আরোহণ করতে চান। গড়তে চান এক পরিপূর্ণ চীন আর সঙ্গে নিতে চান সব নিকট ও দূরের প্রতিবেশী দেশগুলোকে এবং ইতিহাসের বন্ধুদের। আদি সভ্যতার পাদপ্রদীপে অবস্থান নেওয়া চীন তার সভ্যতাকে বিপুলভাবে সমৃদ্ধ করেছিল, বিকাশ ঘটিয়েছিল। তার কৃষ্টি ও সংস্কৃতিকে বিকশিত করেছিল। গোটা বিশ্বে তার দর্শন, জ্ঞান, বিজ্ঞান ও প্রযুুক্তির আলো ছড়িয়েছিল আর তা রেশমপথের নির্মাণের মধ্য দিয়ে। রেশম পথ দূর অতীতের চীনের সঙ্গে গোটা এশিয়া ও ইউরোপের দেশগুলোর মধ্যে সম্পর্কের সূত্রপাত করে। ব্যবসা-বাণিজ্যের প্রসার ঘটায়। জ্ঞান, বিজ্ঞান ও সংস্কৃতিতে সমৃদ্ধি আনে। বিশ্বকে একতাবদ্ধ করে বন্ধুত্বে আবদ্ধ করে। রাষ্ট্রপতি শি রেশম পথের এ গৌরবোজ্জ্বল ঐতিহ্য বুকে ধারণ করে উদ্ভাবন ঘটিয়েছেন রেশম পথের পুনঃ নির্মাণের নীতি। প্রাচীন রেশম পথে অবস্থিত সব দেশগুলোকে একত্র করে সবে মিলে একসঙ্গে এক ও অভিন্ন হয়ে সমৃদ্ধির ও প্রগতির সিংহদ্বার প্রবেশের কথা বলেছেন। সামুদ্রিক রেশম পথকেও তিনি সব উপকূলীয় দেশের সঙ্গে সংযোগ স্থাপন করার কথা বলেছেন। নামে দিয়েছেন একবিংশ শতাব্দীর সামুদ্রিক রেশম পথ।

রাষ্ট্রপতি শি বিসিআইএম-ইকোনমিক করিডোর ((BCIM-Economic Corridor)) এর বাস্তবায়নের অঙ্গীকার ব্যক্ত করেছেন। সহযোগিতা কামনা করেছেন। বাংলাদেশ, চীন, ভারত ও মিয়ানমার নিয়ে একটি আঞ্চলিক জোট নির্মাণের মধ্য দিয়ে যুগান্তকারী অর্থনৈতিক বিপ্লব ঘটানোর কথা বলেছেন। দক্ষিণ ও দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ার এ চারটি দেশের অংশীদারিত্ব, সমন্বয় ও সহযোগিতায় যে অর্থনৈতিক করিডরটি নির্মিত হতে যাচ্ছে তার মধ্য দিয়ে আন্তঃরাষ্ট্রীয় যোগাযোগ, রেল ও মহাসড়কের সংযোগ বিস্ময়কর সমৃদ্ধি আনবে। এটি হবে এ সমগ্র অঞ্চলের অর্থনৈতিক অপার সম্ভাবনা বিকাশের একটি প্রশস্ত করিডর। উল্লেখ্য, উত্তরাঞ্চলের রেশম পথ (Northern Silk Road) দিয়ে চীনের সঙ্গে মধ্যপ্রাচ্য, দূরপ্রাচ্য ও দক্ষিণ এশিয়া ও দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোর সঙ্গে যোগাযোগ ছিল। কিন্তু তারও বহু পূর্বে (প্রায় আড়াই হাজার তিন হাজার বছর আগে) দক্ষিণাঞ্চলের রেশম পথে (ঝড়ঁঃযবত্হ ঝরষশ জড়ধফ) বাংলাদেশসহ দক্ষিণ এশিয়া ও দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোয় আমাদের বহু দূরবর্তী অতীতের পূর্ব পুরুষেরা সম্পর্ক স্থাপন করেছিল। এ অঞ্চলের অর্থনৈতিক ও সাংস্কৃতিক বিকাশ ঘটিয়েছিল। বলা বাহুল্য বিসিআইএম-ইকোনমিক করিডর সুপ্রাচীন দক্ষিণাঞ্চলীয় রেশম পথের (Southern Silk Road) নব্য সংস্করণ মাত্র। এর উত্পত্তি ছিল চীনের সিচুয়ান প্রদেশের রাজধানী ছেংতু হতে। পরবর্তীতে তা ক্রমশ কুনমিং হয়ে ইরাবতী নদীর, চিন্দুইন নদের সমান্তরালে এগিয়ে গিয়ে মিয়ানমার হয়ে বাংলাদেশে পৌঁছেছে। তখন বাংলাদেশ (পুন্ড্রবর্ধন) ছিল বিশাল করতোয়া সভ্যতার আলোকিত দেশ। আর তার কেন্দ্রস্থল ছিল রাজধানী প্রাচীন পুন্ড্র নগরী (বগুড়ার মহাস্থান অঞ্চল) যার ভূগর্ভে বিরাজমান হাজার হাজার বছরের বিপুল পূরাকীর্তির ঐশ্বর্য ভাণ্ডার। রেশম পথের দেশগুলোর নববিকাশের মধ্য দিয়ে চীন গড়তে চায় নতুন এক পৃথিবী, শান্তির-মৈত্রীর-প্রগতির। সেখানে থাকবে না কোনো দ্বন্দ্ব কোনো সংঘাত। থাকবে না স্নায়ুযুদ্ধ রক্তপাত। সবাই এক হয়ে একই পথ ধরে একই বলয়ে বিকশিত হবে। বিকশিত হবে জ্ঞানে, বিজ্ঞানে, অর্থে ও সম্পদে। থাকবে না দারিদ্র্য, বৈষম্য, হতাশা। থাকবে না রোগ, শোক ও অশ্রুপাত।

রাষ্ট্রপতি শি স্বপ্নচারী একজন দার্শনিক। অদম্য ইচ্ছাশক্তির চিরজাগ্রত এক মহান নেতা। বৃহত্তম মানবগোষ্ঠীর দেশটির রাষ্ট্রপতি তিনি। বিশ্বকে তাক লাগানো বিস্ময়কর সমৃদ্ধির যে আধুনিক চীন তার নির্মাতা চীন কমিউনিস্ট পার্টি। আর তার সাধারণ সম্পাদক ও শীর্ষ নেতা শি চিনফিং। প্রায় এক কোটি সদস্যবহুল বিশ্বের সর্ববৃহৎ রাজনৈতিক দল সিপিসির কেন্দ্রীয় কমিটি ইতিমধ্যে রাষ্ট্রপতি শি-কে জাতীয় কোর নেতা (national core leader) হিসেবে স্বীকৃতি দিয়ে সর্বোচ্চ সম্মানে ভূষিত করেছে। চীনের আফিম যুদ্ধের পরবর্তী ইতিহাসে মাও সেতুং-কে যথাযথভাবে শীর্ষস্থানে অধিষ্ঠিত রেখে চীন তার চার মহান নেতাকে কোর নেতা হিসেবে আখ্যায়িত করেছে। এরা হলেন— চীন বিপ্লবের মহান নেতা, চীনা গণ মুক্তিফৌজের স্রষ্টা মহাকাব্যিক লং মার্চের মহানায়ক গণপ্রজাতন্ত্রী চীনের প্রতিষ্ঠাতা মাও সেতুং, আধুনিক চীনের রূপকার তেং শিয়াও ফিং, সমৃদ্ধি ও আধুনিকায়নের মহান নেতা জিয়াং জেমিন এবং সর্বশেষে, চীনের বর্তমান প্রজন্মের মহান নেতা স্বপ্নদ্রষ্টা, যুগস্রষ্টা রাষ্ট্রপতি শি চিনফিং।

আমার সৌভাগ্য হয়েছিল চেয়ারম্যান মাও সেতুং ব্যতীত অপর সব মহান কোর নেতার দুর্লভ সাক্ষাৎকার লাভের। কোর নেতৃবৃন্দের সবার কাছ থেকেই আমি বাংলাদেশের বিষয়ে অপূর্ব নিষ্ঠা, ভালোবাসা ও প্রত্যয় ব্যক্ত করতে শুনেছি। আমার মনে পড়ছে, ১৯৯৬ সাল। আমি যখন বাংলাদেশের সেনাপ্রধান, চীনের গণমুক্তি ফৌজ (PLA) আমাকে চীন সফরে আমন্ত্রণ জানায়। সেই সফরকালে চীনের প্রেসিডেন্ট জিয়াং জেমিনের সঙ্গে আমার সুযোগ হয়েছিল এক আনুষ্ঠানিক সাক্ষাতের। আমার মনে আছে, চীন প্রেসিডেন্ট আমাকে বলেছিলেন, ‘চীন অনেক বদলে গেছে সত্তর আশির দশকে আপনি এই দেশে বসবাসকালে যেই চীন দেখে গেছেন আজকের চীন আর সেই চীন নয়। আজকের চীন আধুনিক চীন উন্নত চীন এবং এখানে এখন নতুন প্রজন্ম নতুন নেতৃত্ব’। তিনি আরও বলেছিলেন, ‘পৃথিবী বদলে যাচ্ছে। আমি শুনেছি, ঢাকার দিগন্ত রেখাও বদলে গেছে। কিন্তু এত সব পরিবর্তনের মধ্যেও আপনি কি লক্ষ্য করেছেন, একটি বিষয়ের কোনো পরিবর্তন ঘটেনি, কোনো দিন ঘটবেও না। আর সেটি হচ্ছে বাংলাদেশের সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক, বাংলাদেশের বিষয়ে আমাদের নীতি’। তিনি বলে চলেন, ‘আমি আপনাকে নিশ্চয়তা দিচ্ছি চীন সব সময় বাংলাদেশের বন্ধু হয়ে থাকবে। প্রয়োজনের মুহূর্তে চীন সর্বদা আপনাদের পাশে থাকবে’। তিনি বলেন, ‘চীন ও বাংলাদেশের মধ্যকার সম্পর্ক বন্ধুত্বের, বন্ধুত্বের আর বন্ধুত্বের এবং একমাত্র বন্ধুত্বের। আর অন্য কিছু নয়’। তার কথাগুলোর মধ্যে আমি সেদিন এক অদ্ভুত স্বচ্ছতা ও দৃঢ়তা প্রত্যক্ষ করি।

শি চিনফিং তার প্রজ্ঞা, মেধা ও গতিশীল নেতৃত্বে ইতিমধ্যে এক অতুলনীয় বিশাল অবস্থান নির্মাণ করেছেন। তিনি চীনের বর্তমান অবিসংবাদিত নেতা। সবার শ্রদ্ধা, আনুগত্য ও ভালোবাসায় সিক্ত। আগামী দিনে চীন তার নেতৃত্বে নব নব উত্থান ঘটাবে। নব নব দিগন্ত উন্মোচন করবে। বিশ্ব ঐক্য বিশ্ব শান্তি ও বিশ্ব প্রগতি ও সঙ্গতি স্থাপনে চীন অগ্রণী ভূমিকা পালন করবে। শি চিনফিংয়ের নেতৃত্বে চীন সবাইকে নিয়ে একসঙ্গে এক হয়ে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে হাতে হাত রেখে একবিংশ শতাব্দীর সব চ্যালেঞ্জ সাহসের সঙ্গে মোকাবিলা করবে। আরোহণ করবে সাফল্য আর গৌরবের শিখর চূড়ায়। বন্ধুপ্রতিম, ভ্রাতৃপ্রতিম মহান চীনের পরম প্রিয় রাষ্ট্রপতির জন্য আমাদের রইল প্রাণঢালা শুভেচ্ছা, শুভ কামনা ও সু-বাসনা। 

     লেখক : সাবেক সেনাপ্রধান

এই বিভাগের আরও খবর
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
স্বাধীন বিচার বিভাগ
স্বাধীন বিচার বিভাগ
আবারও ভূমিকম্প
আবারও ভূমিকম্প
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
সর্বশেষ খবর
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

৫৫ মিনিট আগে | জীবন ধারা

বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত
বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল
এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান
বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা
সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক
ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল
সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক
বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

১৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা
যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা

পূর্ব-পশ্চিম

দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা
দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা

মাঠে ময়দানে

অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের
অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের

পূর্ব-পশ্চিম

শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প
শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প

পূর্ব-পশ্চিম

টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি
টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি

পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা
বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা

মাঠে ময়দানে

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

ভিয়েতনামে বন্যায় মৃত্যু বেড়ে ৯০ নিখোঁজ ১২
ভিয়েতনামে বন্যায় মৃত্যু বেড়ে ৯০ নিখোঁজ ১২

পূর্ব-পশ্চিম