শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৪ মার্চ, ২০১৭ আপডেট:

সুষ্ঠু নির্বাচন : তিন চক্রকে সামাল দিতে হবে

মেজর মো. আখতারুজ্জামান (অব.)
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
সুষ্ঠু নির্বাচন : তিন চক্রকে সামাল দিতে হবে

সংবিধানের ১১৮ থেকে ১২৪ ধারা পর্যন্ত নির্বাচন কমিশন নিয়ে যা কিছু বলা হয়েছে তার কোথাও  কমিশনের ক্ষমতা নিয়ে একটি কথাও নেই। তাই অনেকের ধারণা নির্বাচন কমিশনের ক্ষমতার ব্যাপারে সংবিধানকে ইচ্ছা বা অনিচ্ছায় নীরব রাখা হয়েছে। নির্বাচন কমিশনের ক্ষমতা থাক বা না থাক তাদের খেয়ালখুশিমতো বা তাদের নিয়োগকর্তার ফরমায়েশ অনুযায়ী যে নির্বাচনই হোক না কেন, তা কোনো আদালতেই প্রশ্ন তুলতে পারবে না বলে সংবিধান ১২৫ ধারায় নির্বাচনী আইন ও নির্বাচনের বৈধতার নামে নির্বাচন কমিশনকে দায়মুক্তি দিয়েছে। আজকে যে রাজনৈতিক সংকট তা মূলত সংবিধানের ১২৫ ধারার অপব্যবহার হওয়ার কারণেই সৃষ্টি হয়েছে বলে সচেতন মানুষ মনে করে। রাজনীতিবিদদের অনেক ভালো গুণ থাকার পরও তারা প্রচণ্ড রকমের ক্ষমতালোভী। ক্ষমতার লোভের কারণে তারা প্রায়ই অন্ধ হয়ে যান এবং তাদের অনুভূতিও লোপ পায়। যার ফলে তারা যেমন নিজেদের ক্ষমতার বাইরে দেখতে চান না, তেমনি ক্ষমতায় না থাকলে তাদের অবস্থা কী হবে বা হতে পারে তাও তাদের অনুভূত হয় না; যা জাতির জন্য দুর্ভাগ্যজনক।

নির্বাচন কমিশনকে নির্বাহী কর্তৃপক্ষের সহায়তাদান করার লক্ষ্যে সংবিধান ১২৬ ধারায় আরেকটি অসম্পূর্ণ নির্দেশনা দিয়েছে, যা হলো ‘নির্বাচন কমিশনের দায়িত্ব পালনে সহায়তা করা সকল নির্বাহী কর্তৃপক্ষের কর্তব্য হইবে।’ যেখানে প্রধানমন্ত্রী স্বয়ং প্রধান নির্বাহী কর্তৃপক্ষ সেখানে নির্বাহী কর্তৃপক্ষ নির্বাচন কমিশনকে কী সহায়তা করবে, তা আজকের রাজনৈতিক বাস্তবতায় সরকারবিরোধী রাজনৈতিক পক্ষের লাখো-কোটি টাকার প্রশ্ন। যেখানে রাজনীতির মূল বিষয় হিংসা, বিদ্বেষ, পরশ্রীকাতরতা, ব্যক্তিগত হিংসা ও আক্রোশ এবং রাজনৈতিক নেতৃত্বের প্রিয় বিষয় তোষামোদি সেখানে নির্বাহী কর্তৃপক্ষ নির্বাচন কমিশনকে সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য সহায়তা করবে তা সোনার পাথর বাটি চাওয়ার মতোই অলীক কামনা! দেশের সচেতন মানুষের প্রত্যাশা একটি সুষ্ঠু জাতীয় নির্বাচন কিন্তু তার জন্য বর্তমান নির্বাচন কমিশনকে কোনো ধরনের ক্ষমতাই দেওয়া হয়নি, বরং কমিশনকে সরকারের মুখাপেক্ষী করা হয়েছে বলে অনেকের ধারণা। সংবিধানের ১২০ অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে, ‘নির্বাচন কমিশনের উপর ন্যস্ত দায়িত্বসমূহের জন্য যেরূপ কর্মচারীর প্রয়োজন হইবে, নির্বাচন কমিশন অনুরোধ করিলে রাষ্ট্রপতি নির্বাচন কমিশনকে সেইরূপ কর্মচারী প্রদানের ব্যবস্থা করিবেন।’ কিন্তু রাষ্ট্রপতির একক ক্ষমতাবলে কোনো কর্মচারী প্রদানের ক্ষমতা সংবিধান রাষ্ট্রপতিকে দেয় না। সে ক্ষেত্রে প্রধান নির্বাচন কমিশনারের সুষ্ঠু নির্বাচনের তথাকথিত অঙ্গীকার জাতির সামনে প্রহসন ছাড়া কিছু নয় বলে অনেকে মনে করেন।

নির্বাচন কমিশন নামকাওয়াস্তে নির্বাচন পরিচালনা করে। প্রকৃতপক্ষে স্থানীয়ভাবে নির্বাচন নিয়ন্ত্রণ করে পুলিশ প্রশাসন তথা থানার দোর্দণ্ড প্রতাপশালী ওসি। নির্বাচনে ওসি যার পক্ষে থাকবেন জয়ী হওয়ার সম্ভাবনা তার সবচেয়ে বেশি থাকবে। এমনকি জাতীয় নির্বাচনেও ওসি সবচেয়ে ক্ষমতাশালী নিয়ন্ত্রক, যাকে নির্বাচনের সময় বাঘা বাঘা জাতীয় নেতারাও তোয়াজ করেন। আমার নিজের বাস্তব অভিজ্ঞতা হলো স্থানীয় ওসিকে মোটা অঙ্কের অর্থ না দিলে শত ভালো জনপ্রিয় প্রার্থীরও জয়লাভের সম্ভাবনা কম। নির্বাচন কমিশন যত চেষ্টাই করুক না কেন, ওসির সহযোগিতা ছাড়া কোনো নির্বাচন সুষ্ঠু হওয়া দুষ্কর। থানার ওসি বর্তমান শাসনব্যবস্থায় এক দোর্দণ্ড ক্ষমতাশালী দৈত্যে পরিণত হয়েছেন, যাকে শুধু রাষ্ট্র নয়, সরকারের কর্ণধাররাও নাকি তোয়াজ করেন! ওসির পর জাতীয় নির্বাচন নিয়ন্ত্রণের ক্ষমতাশালী শক্তি হলেন স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান এবং মেম্বার যারা মোটামুটি জাতীয় নির্বাচনে ভোটের আড়তদার। জাতীয় নির্বাচনের সময় নির্বাচন কমিশন সম্পূর্ণভাবে স্থানীয় চেয়ারম্যান-মেম্বারদের ওপর নির্ভরশীল থাকে। যার ফলে চেয়ারম্যান-মেম্বাররা প্রকাশ্যেই ভোট বেচাকেনা করেন। জাল ভোটের সিংহভাগ জোগানদাতা এই চেয়ারম্যান-মেম্বাররা। তা ছাড়া প্রিসাইডিং অফিসারের নির্বাচন-পূর্ববর্তী রাতে থাকার জায়গা এবং নির্বাচন কেন্দ্র প্রস্তুত করার দায়িত্বও দেওয়া হয় চেয়ারম্যান-মেম্বারদের ওপর। এমনকি প্রিসাইডিং অফিসারসহ পুলিশ, আনসার এবং নির্বাচন তদারককারী সবার আদর-আপ্যায়নের গুরুদায়িত্বটিও তাদের ওপর ন্যস্ত করা হয়। এই চেয়ারম্যান-মেম্বারা জনগণের কল্যাণ তথা উন্নয়ন বাজেট বরাদ্দের জন্য খুবই আনচান থাকেন। বাচ্চাদের যেমন লেমনচুষ দিয়ে ঘোরানো যায় তেমনি এই মেম্বার-চেয়ারম্যানদের রিলিফের গম বা উন্নয়নের অর্থের বরাদ্দের নামে যে কোনো কর্ম করানো যায়।

 

 

চেয়ারম্যান-মেম্বারদের সিংহভাগ কখনই যোগ্য-সৎ প্রার্থীদের ধারেকাছেও থাকেন না, কারণ তাদের ধারণা যোগ্য-সৎ সংসদ সদস্য নির্বাচিত হলে তারা লুটেপুটে খেতে পারবেন না। এজন্য তারা অসৎ-অযোগ্য প্রার্থীদের তাদের মক্কেল ও আগামী দিনের স্বপ্ন বাস্তবায়নের জন্য মদদ জোগান। এই দুষ্টচক্রের সঙ্গে যোগ দেয় সন্ত্রাসী ও অপরাধী চক্র। থানার পুলিশ তথা ওসি, চেয়ারম্যান-মেম্বার এবং সন্ত্রাসী ও অপরাধী চক্র— এই তিন চক্রকে সামাল দিতে না পারলে তাদের ইচ্ছার বাইরে কোনো জাতীয় নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করা দুরাশার শামিল। নির্বাচনে জনগণ ভোট দিতে আসতে পারবে কিনা তাও নির্ভর করে এই ক্ষমতাশালী চক্রের ওপর। এমনকি কখনো কখনো নির্বাচনের আগের রাতে চেয়ারম্যান-মেম্বারদের ইন্ধনে তাদের হেফাজতে থাকা প্রিসাইডিং অফিসার ব্যালট পেপার ও সিলের সদ্ব্যবহার (!) করার সুবর্ণ সুযোগ নিয়ে নির্বাচনের মোটামুটি ১০-১৫% ভাগ ভোট কাস্টিং এগিয়ে রাখেন। এই দুষ্টত্রৈয়ী চক্রের দাপটে বিরোধী পক্ষ অনেক সময় ভোট কেন্দ্রের কাছেই আসতে পারে না, নির্বাচনের শুরুতে নিয়ম মোতাবেক ব্যালট বাক্স পরীক্ষা করা তো দিবাস্বপ্ন। আর যদি কোনো পক্ষ জাল ভোট নিয়ে চাপাচাপি করার চেষ্টা করে তাহলে বিএনপি ক্ষমতায় থাকলে তাদের সন্ত্রাসী ও ভারতের দালাল এবং আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকলে তাদের জামায়াত বা জঙ্গি বানানোর চেষ্টা করবে এমনটি নিয়ম হয়ে দাঁড়িয়েছে। এমনকি চেয়ারম্যান-মেম্বারদের মহান দায়িত্ব (!) পালনে আপত্তি উত্থাপনকারীরা নির্বাচন বানচাল করতে চান এ অভিযোগ তুলে হয়তো আপত্তিকারীদের তত্ক্ষণাৎ গ্রেফতার করিয়ে নির্বাচন শেষ না হওয়া পর্যন্ত পুলিশ হেফাজতে আটকে রাখবে! এ আটক করার কাজটি মহাভাব নিয়ে করবেন অল্প বয়সের কিছু ম্যাজিস্ট্রেট যারা আইনশৃঙ্খলা ও শান্তি বজায় রাখতে খুবই পায়বন্দ!! মানুষের প্রতিবাদকে বোঝার ক্ষমতা ওই ম্যাজিস্ট্রেটদের নেই তাই শৃঙ্খলা বা শান্তির নামে গোলাগুলি করতেও ওদের বাধে না। নিজেদের অবচেতন মনেই প্রশাসন তথা ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা এ চক্রের সহায়ক শক্তি হিসেবে কাজ করেন, কারণ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা মনে করেন নির্বাচন শেষ করা তাদের মহান দায়িত্ব। নির্বাচন কীভাবে হয়েছে, ভোটার কেন আসেনি বা নির্বাচন সুষ্ঠু-অসুষ্ঠু দেখার দায়িত্ব তাদের নয় বলে তারা মনে করেন। আইনশৃঙ্খলা রক্ষা, ভোট দিতে আসা ভোটাররা ভোট দেবে, জাল ভোট দেওয়ার অভিযোগ থাকলে তদন্ত করে দেখবে ইত্যাদি মহান মহান কাজ তাদের!! যদি কোনো কেন্দ্রে গোলযোগ না হয় তাহলেই দিনের শেষে সুষ্ঠু নির্বাচনের তকমা দিয়ে সাহেবরা তৃপ্তির ঢেঁকুর তুলে বাকবাকুম করতে করতে নিজেদের নিরাপদ নীড়ে ফিরে যাবেন। ভোটার এলো কি এলো না বা কেন এলো না তা দেখার দায়িত্ব ওই কর্মকর্তা বা নির্বাচন কমিশনের নয়! কর্তব্যরত ম্যাজিস্ট্রেটদের দায়িত্ব নাকি শুধু আইনশৃঙ্খলা দেখা, কেউ যেন নির্বাচন কেন্দ্রে গোলযোগ করতে না পারে তা নিশ্চিত করা। এই হলো আমাদের সুষ্ঠু নির্বাচনের হালহকিকত!! সেখানে জনগণ অসহায়। সংবিধান নীরব। সংবিধান নির্বাচন কমিশনকে ১১৯ ধারার (খ) উপধারায় সংসদ সদস্যদের নির্বাচন অনুষ্ঠান করার দায়িত্ব দিয়েছে কিন্তু নির্বাচন কাকে বলে তা সংবিধানের কোথাও সংজ্ঞায়িত করেনি। তাই নির্বাচন আজ প্রশ্নবিদ্ধ বিষয়ে পরিণত হয়েছে। প্রশাসন, পুলিশ, চেয়ারম্যান, মেম্বার, স্থানীয় বা জাতীয় সন্ত্রাসী সাধারণত সব সময় সরকারি দলের দ্বারা নিয়ন্ত্রিত। এমনকি খোদ প্রধান নির্বাচন কমিশনারসহ, এসপি থেকে নিচে এবং ডিসি থেকে নিচে সবাই সরকারি দলের প্রিয়ভাজন বলে মনে করা হয়। প্রধান নির্বাচন কমিশনার কোনো পক্ষ নেবেন না বলে জাতির সামনে মুচলেকা দিয়েছেন কিন্তু বাকিরা কী করবেন তা এখনো খোলাসা নয়!

জাতি আজ এক নতুন ক্রান্তিকালে এসে দাঁড়িয়েছে। সরকার যতই ক্ষমতার দাপট দেখাক বা বিরোধী দল নির্বাচনে না আসার কৌশল আঁটুক জাতি কিন্তু আরেকটি ভোটারবিহীন নির্বাচন মেনে নিতে পারবে না। আগামী নির্বাচন নিয়ে রাজনৈতিক সংকট আমাদের কারও কাম্য হতে পারে না। সরকার বর্তমানে যতই শক্তিশালী থাকুক না কেন, নির্বাচনের সময় এ শক্তি থাকবে না, যা খুবই স্বাভাবিক। তাই জনগণকে আস্থায় নিয়ে সব রাজনৈতিক পক্ষকে আলোচনায় বসে জাতির স্বার্থে সিদ্ধান্ত নিতেই হবে। ঘরে আগুন লাগার পরে আগুন নেভানো জরুরি কিন্তু আগুন লাগার সম্ভাবনা থেকে কার্যকর আগাম ব্যবস্থা গ্রহণ শুধু বুদ্ধিমানের কাজ নয় জীবন এবং সম্পদহানির ঝুঁকি থেকে রক্ষা পাওয়ার সর্বোত্তম উপায় বলে অনেকে মনে করে। আগুন লাগার সম্ভাবনা নেই এ কথা যেমন ১০০% গ্যারান্টি দিয়ে কেউ বলতে পারবে না তেমনি আগুন লাগবেই এ কথাও কেউ নিশ্চিত হয়ে বলতে পারবে না। অনেকে বলেন যায় দিন ভালো, কিন্তু আসার দিনে ভরসা নেই। মানুষ পরিবর্তন চায়। সেই পরিবর্তন আনতে হলে বিরোধী দলকেই এগিয়ে আসতে হবে। পরের অমঙ্গল কামনা করলে নিজের অমঙ্গল আগে হয় এই শ্রুতিবাক্য মনে রেখে ভবিষ্যৎ রাজনৈতিক শান্তিপূর্ণ কর্মসূচি নিয়ে নির্বাচনের দিকে এগোলে ইতিবাচক ফল আশা করা ভুল হবে না। না হলে আবারও ভুলের খেসারত দিতে হতে পারে। আজকের এই সময়ে চরম রাজনৈতিক বাস্তবতা হলো আজকের প্রধানমন্ত্রী বাংলাদেশের সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ এবং সর্বাধিক ক্ষমতা ও পরাক্রমশালী প্রধানমন্ত্রী; যাকে মেনে নেওয়াই হবে সঠিক রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত।

জনগণের ওপর পূর্ণ আস্থা রেখে বর্তমান প্রধানমন্ত্রীকে ক্ষমতায় রেখেই প্রধানমন্ত্রীর কাছ থেকেই সুষ্ঠু নির্বাচনের গ্যারান্টি আদায় করা হবে রাজনৈতিক সফলতা। আগামী নির্বাচন উভয় রাজনৈতিক পক্ষের জন্য অস্তিত্বের লড়াই। এ লড়াইয়ে উভয়কেই জিততে হবে।

‘এই দিন দিন নয় আরও দিন আছে, এই দিনেরে নিয়ে যাবে সেই দিনেরই কাছে’, এই শ্রুতিকথাটি সবার জন্য প্রযোজ্য।

 

লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য।

এই বিভাগের আরও খবর
একীভূত ব্যাংক
একীভূত ব্যাংক
নির্বাচনের ঢেউ
নির্বাচনের ঢেউ
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
মাদকে বিপথগামী লাখ লাখ মানুষ
মাদকে বিপথগামী লাখ লাখ মানুষ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
পাচার টাকা উদ্ধার
পাচার টাকা উদ্ধার
গুমে মৃত্যুদণ্ড
গুমে মৃত্যুদণ্ড
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
গণসংযোগে গুলি
গণসংযোগে গুলি
সর্বশেষ খবর
প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষকদের কর্মবিরতি শুরু
প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষকদের কর্মবিরতি শুরু

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ

১০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

গাজায় ধ্বংসস্তূপে এখনও অগণিত মরদেহ, নিহত ছাড়াল ৬৯ হাজার
গাজায় ধ্বংসস্তূপে এখনও অগণিত মরদেহ, নিহত ছাড়াল ৬৯ হাজার

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
রবিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

১৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

এনআইডি ও ভোটার তালিকা নিয়ে ইসির গুরুত্বপূর্ণ সভা আজ
এনআইডি ও ভোটার তালিকা নিয়ে ইসির গুরুত্বপূর্ণ সভা আজ

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

৩৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইসলামিক সলিডারিটি গেমসে ভারোত্তোলনে ব্রোঞ্জ জয় বাংলাদেশের
ইসলামিক সলিডারিটি গেমসে ভারোত্তোলনে ব্রোঞ্জ জয় বাংলাদেশের

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আজকের নামাজের সময়সূচি, ৯ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৯ নভেম্বর ২০২৫

৩৭ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ নভেম্বর)

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

সকালের নাশতায় যে ভুল করবেন না
সকালের নাশতায় যে ভুল করবেন না

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ইসলামে ধর্মীয় সহাবস্থানের দৃষ্টান্ত ও নীতিমালা
ইসলামে ধর্মীয় সহাবস্থানের দৃষ্টান্ত ও নীতিমালা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সান্ডারল্যান্ডের মাঠে আর্সেনালের হোঁচট
সান্ডারল্যান্ডের মাঠে আর্সেনালের হোঁচট

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রোনালদো-ফেলিক্সের নৈপুণ্যে আল নাসরের টানা আট জয়
রোনালদো-ফেলিক্সের নৈপুণ্যে আল নাসরের টানা আট জয়

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগে রোনালদোর নতুন ইতিহাস
সৌদি প্রো লিগে রোনালদোর নতুন ইতিহাস

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মোহাম্মদপুর বেড়িবাঁধ এলাকায় গ্যারেজে আগুন
মোহাম্মদপুর বেড়িবাঁধ এলাকায় গ্যারেজে আগুন

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে পুরান ঢাকার বংশালে অগ্নিকাণ্ড
মধ্যরাতে পুরান ঢাকার বংশালে অগ্নিকাণ্ড

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজার ‘হলুদ রেখা’ লঙ্ঘনের অভিযোগে দুই ফিলিস্তিনি নিহত
গাজার ‘হলুদ রেখা’ লঙ্ঘনের অভিযোগে দুই ফিলিস্তিনি নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন
৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হবিগঞ্জের নতুন ডিসি আবু হাসনাত মোহাম্মদ আরেফিন
হবিগঞ্জের নতুন ডিসি আবু হাসনাত মোহাম্মদ আরেফিন

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম
ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রাতে শহিদ মিনারে শিক্ষকদের মোমবাতি প্রজ্বলন
রাতে শহিদ মিনারে শিক্ষকদের মোমবাতি প্রজ্বলন

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালমনিরহাটে আ.লীগ-জাপার ৫৬ ইউপি সদস্যের বিএনপিতে যোগদান
লালমনিরহাটে আ.লীগ-জাপার ৫৬ ইউপি সদস্যের বিএনপিতে যোগদান

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি
১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটাই আমার সেরা সময়: হলান্ড
এটাই আমার সেরা সময়: হলান্ড

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুড়িগ্রামে পাঠাগার উদ্বোধন করলেন অতিরিক্ত মহাপরিচালক
কুড়িগ্রামে পাঠাগার উদ্বোধন করলেন অতিরিক্ত মহাপরিচালক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বকাপ জিতে পুলিশে চাকরিসহ একাধিক পুরস্কারে ভাসলেন রিচা
বিশ্বকাপ জিতে পুলিশে চাকরিসহ একাধিক পুরস্কারে ভাসলেন রিচা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে দেওয়ানী আদালতে মামলা নিষ্পত্তির হার ১০৫ শতাংশ
সিলেটে দেওয়ানী আদালতে মামলা নিষ্পত্তির হার ১০৫ শতাংশ

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সর্বাধিক পঠিত
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির
জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে
অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা
যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের
অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!
ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন
দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!
মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন
রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের
চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং
বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল
দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি
এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি
১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির
মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ
করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!
ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল
দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম
ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?
পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি
বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন
৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে প্রাচীন বিজয়ের স্মৃতিস্তম্ভ উন্মোচন, শত্রুর প্রতি সতর্কবার্তা
ইরানে প্রাচীন বিজয়ের স্মৃতিস্তম্ভ উন্মোচন, শত্রুর প্রতি সতর্কবার্তা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ
সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাবনায় পৌঁছেছেন রাষ্ট্রপতি
পাবনায় পৌঁছেছেন রাষ্ট্রপতি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের সংকট চরমে
ফের সংকট চরমে

প্রথম পৃষ্ঠা

মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ
মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ

মাঠে ময়দানে

সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী
সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ
জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা
সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা
ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম
সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল
যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের
যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ
স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন
লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস
অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল
নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল

পেছনের পৃষ্ঠা

রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা
রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা

পেছনের পৃষ্ঠা

নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে
নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে
বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে

পেছনের পৃষ্ঠা

অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক
অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক

পেছনের পৃষ্ঠা

এনসিপিতে  নির্বাচনি হাওয়া আসছে চমক
এনসিপিতে নির্বাচনি হাওয়া আসছে চমক

প্রথম পৃষ্ঠা

শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান
শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে
রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ জনের মনোনয়ন চায় শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোট
১৫ জনের মনোনয়ন চায় শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোট

পেছনের পৃষ্ঠা

ওয়ানগালায় মেতেছেন শিল্পীরা
ওয়ানগালায় মেতেছেন শিল্পীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না
চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই আন্দোলনে আহতদের চিকিৎসায় ২০ বাধা
জুলাই আন্দোলনে আহতদের চিকিৎসায় ২০ বাধা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন বিলম্বিত করে ক্ষমতার স্বাদ নিতে চায় কয়েকটি দল
নির্বাচন বিলম্বিত করে ক্ষমতার স্বাদ নিতে চায় কয়েকটি দল

নগর জীবন

শ্রমিকদের মানববন্ধন প্রেস ক্লাবের সামনে
শ্রমিকদের মানববন্ধন প্রেস ক্লাবের সামনে

পেছনের পৃষ্ঠা