শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৪ মার্চ, ২০১৭ আপডেট:

সুষ্ঠু নির্বাচন : তিন চক্রকে সামাল দিতে হবে

মেজর মো. আখতারুজ্জামান (অব.)
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
সুষ্ঠু নির্বাচন : তিন চক্রকে সামাল দিতে হবে

সংবিধানের ১১৮ থেকে ১২৪ ধারা পর্যন্ত নির্বাচন কমিশন নিয়ে যা কিছু বলা হয়েছে তার কোথাও  কমিশনের ক্ষমতা নিয়ে একটি কথাও নেই। তাই অনেকের ধারণা নির্বাচন কমিশনের ক্ষমতার ব্যাপারে সংবিধানকে ইচ্ছা বা অনিচ্ছায় নীরব রাখা হয়েছে। নির্বাচন কমিশনের ক্ষমতা থাক বা না থাক তাদের খেয়ালখুশিমতো বা তাদের নিয়োগকর্তার ফরমায়েশ অনুযায়ী যে নির্বাচনই হোক না কেন, তা কোনো আদালতেই প্রশ্ন তুলতে পারবে না বলে সংবিধান ১২৫ ধারায় নির্বাচনী আইন ও নির্বাচনের বৈধতার নামে নির্বাচন কমিশনকে দায়মুক্তি দিয়েছে। আজকে যে রাজনৈতিক সংকট তা মূলত সংবিধানের ১২৫ ধারার অপব্যবহার হওয়ার কারণেই সৃষ্টি হয়েছে বলে সচেতন মানুষ মনে করে। রাজনীতিবিদদের অনেক ভালো গুণ থাকার পরও তারা প্রচণ্ড রকমের ক্ষমতালোভী। ক্ষমতার লোভের কারণে তারা প্রায়ই অন্ধ হয়ে যান এবং তাদের অনুভূতিও লোপ পায়। যার ফলে তারা যেমন নিজেদের ক্ষমতার বাইরে দেখতে চান না, তেমনি ক্ষমতায় না থাকলে তাদের অবস্থা কী হবে বা হতে পারে তাও তাদের অনুভূত হয় না; যা জাতির জন্য দুর্ভাগ্যজনক।

নির্বাচন কমিশনকে নির্বাহী কর্তৃপক্ষের সহায়তাদান করার লক্ষ্যে সংবিধান ১২৬ ধারায় আরেকটি অসম্পূর্ণ নির্দেশনা দিয়েছে, যা হলো ‘নির্বাচন কমিশনের দায়িত্ব পালনে সহায়তা করা সকল নির্বাহী কর্তৃপক্ষের কর্তব্য হইবে।’ যেখানে প্রধানমন্ত্রী স্বয়ং প্রধান নির্বাহী কর্তৃপক্ষ সেখানে নির্বাহী কর্তৃপক্ষ নির্বাচন কমিশনকে কী সহায়তা করবে, তা আজকের রাজনৈতিক বাস্তবতায় সরকারবিরোধী রাজনৈতিক পক্ষের লাখো-কোটি টাকার প্রশ্ন। যেখানে রাজনীতির মূল বিষয় হিংসা, বিদ্বেষ, পরশ্রীকাতরতা, ব্যক্তিগত হিংসা ও আক্রোশ এবং রাজনৈতিক নেতৃত্বের প্রিয় বিষয় তোষামোদি সেখানে নির্বাহী কর্তৃপক্ষ নির্বাচন কমিশনকে সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য সহায়তা করবে তা সোনার পাথর বাটি চাওয়ার মতোই অলীক কামনা! দেশের সচেতন মানুষের প্রত্যাশা একটি সুষ্ঠু জাতীয় নির্বাচন কিন্তু তার জন্য বর্তমান নির্বাচন কমিশনকে কোনো ধরনের ক্ষমতাই দেওয়া হয়নি, বরং কমিশনকে সরকারের মুখাপেক্ষী করা হয়েছে বলে অনেকের ধারণা। সংবিধানের ১২০ অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে, ‘নির্বাচন কমিশনের উপর ন্যস্ত দায়িত্বসমূহের জন্য যেরূপ কর্মচারীর প্রয়োজন হইবে, নির্বাচন কমিশন অনুরোধ করিলে রাষ্ট্রপতি নির্বাচন কমিশনকে সেইরূপ কর্মচারী প্রদানের ব্যবস্থা করিবেন।’ কিন্তু রাষ্ট্রপতির একক ক্ষমতাবলে কোনো কর্মচারী প্রদানের ক্ষমতা সংবিধান রাষ্ট্রপতিকে দেয় না। সে ক্ষেত্রে প্রধান নির্বাচন কমিশনারের সুষ্ঠু নির্বাচনের তথাকথিত অঙ্গীকার জাতির সামনে প্রহসন ছাড়া কিছু নয় বলে অনেকে মনে করেন।

নির্বাচন কমিশন নামকাওয়াস্তে নির্বাচন পরিচালনা করে। প্রকৃতপক্ষে স্থানীয়ভাবে নির্বাচন নিয়ন্ত্রণ করে পুলিশ প্রশাসন তথা থানার দোর্দণ্ড প্রতাপশালী ওসি। নির্বাচনে ওসি যার পক্ষে থাকবেন জয়ী হওয়ার সম্ভাবনা তার সবচেয়ে বেশি থাকবে। এমনকি জাতীয় নির্বাচনেও ওসি সবচেয়ে ক্ষমতাশালী নিয়ন্ত্রক, যাকে নির্বাচনের সময় বাঘা বাঘা জাতীয় নেতারাও তোয়াজ করেন। আমার নিজের বাস্তব অভিজ্ঞতা হলো স্থানীয় ওসিকে মোটা অঙ্কের অর্থ না দিলে শত ভালো জনপ্রিয় প্রার্থীরও জয়লাভের সম্ভাবনা কম। নির্বাচন কমিশন যত চেষ্টাই করুক না কেন, ওসির সহযোগিতা ছাড়া কোনো নির্বাচন সুষ্ঠু হওয়া দুষ্কর। থানার ওসি বর্তমান শাসনব্যবস্থায় এক দোর্দণ্ড ক্ষমতাশালী দৈত্যে পরিণত হয়েছেন, যাকে শুধু রাষ্ট্র নয়, সরকারের কর্ণধাররাও নাকি তোয়াজ করেন! ওসির পর জাতীয় নির্বাচন নিয়ন্ত্রণের ক্ষমতাশালী শক্তি হলেন স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান এবং মেম্বার যারা মোটামুটি জাতীয় নির্বাচনে ভোটের আড়তদার। জাতীয় নির্বাচনের সময় নির্বাচন কমিশন সম্পূর্ণভাবে স্থানীয় চেয়ারম্যান-মেম্বারদের ওপর নির্ভরশীল থাকে। যার ফলে চেয়ারম্যান-মেম্বাররা প্রকাশ্যেই ভোট বেচাকেনা করেন। জাল ভোটের সিংহভাগ জোগানদাতা এই চেয়ারম্যান-মেম্বাররা। তা ছাড়া প্রিসাইডিং অফিসারের নির্বাচন-পূর্ববর্তী রাতে থাকার জায়গা এবং নির্বাচন কেন্দ্র প্রস্তুত করার দায়িত্বও দেওয়া হয় চেয়ারম্যান-মেম্বারদের ওপর। এমনকি প্রিসাইডিং অফিসারসহ পুলিশ, আনসার এবং নির্বাচন তদারককারী সবার আদর-আপ্যায়নের গুরুদায়িত্বটিও তাদের ওপর ন্যস্ত করা হয়। এই চেয়ারম্যান-মেম্বারা জনগণের কল্যাণ তথা উন্নয়ন বাজেট বরাদ্দের জন্য খুবই আনচান থাকেন। বাচ্চাদের যেমন লেমনচুষ দিয়ে ঘোরানো যায় তেমনি এই মেম্বার-চেয়ারম্যানদের রিলিফের গম বা উন্নয়নের অর্থের বরাদ্দের নামে যে কোনো কর্ম করানো যায়।

 

 

চেয়ারম্যান-মেম্বারদের সিংহভাগ কখনই যোগ্য-সৎ প্রার্থীদের ধারেকাছেও থাকেন না, কারণ তাদের ধারণা যোগ্য-সৎ সংসদ সদস্য নির্বাচিত হলে তারা লুটেপুটে খেতে পারবেন না। এজন্য তারা অসৎ-অযোগ্য প্রার্থীদের তাদের মক্কেল ও আগামী দিনের স্বপ্ন বাস্তবায়নের জন্য মদদ জোগান। এই দুষ্টচক্রের সঙ্গে যোগ দেয় সন্ত্রাসী ও অপরাধী চক্র। থানার পুলিশ তথা ওসি, চেয়ারম্যান-মেম্বার এবং সন্ত্রাসী ও অপরাধী চক্র— এই তিন চক্রকে সামাল দিতে না পারলে তাদের ইচ্ছার বাইরে কোনো জাতীয় নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করা দুরাশার শামিল। নির্বাচনে জনগণ ভোট দিতে আসতে পারবে কিনা তাও নির্ভর করে এই ক্ষমতাশালী চক্রের ওপর। এমনকি কখনো কখনো নির্বাচনের আগের রাতে চেয়ারম্যান-মেম্বারদের ইন্ধনে তাদের হেফাজতে থাকা প্রিসাইডিং অফিসার ব্যালট পেপার ও সিলের সদ্ব্যবহার (!) করার সুবর্ণ সুযোগ নিয়ে নির্বাচনের মোটামুটি ১০-১৫% ভাগ ভোট কাস্টিং এগিয়ে রাখেন। এই দুষ্টত্রৈয়ী চক্রের দাপটে বিরোধী পক্ষ অনেক সময় ভোট কেন্দ্রের কাছেই আসতে পারে না, নির্বাচনের শুরুতে নিয়ম মোতাবেক ব্যালট বাক্স পরীক্ষা করা তো দিবাস্বপ্ন। আর যদি কোনো পক্ষ জাল ভোট নিয়ে চাপাচাপি করার চেষ্টা করে তাহলে বিএনপি ক্ষমতায় থাকলে তাদের সন্ত্রাসী ও ভারতের দালাল এবং আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকলে তাদের জামায়াত বা জঙ্গি বানানোর চেষ্টা করবে এমনটি নিয়ম হয়ে দাঁড়িয়েছে। এমনকি চেয়ারম্যান-মেম্বারদের মহান দায়িত্ব (!) পালনে আপত্তি উত্থাপনকারীরা নির্বাচন বানচাল করতে চান এ অভিযোগ তুলে হয়তো আপত্তিকারীদের তত্ক্ষণাৎ গ্রেফতার করিয়ে নির্বাচন শেষ না হওয়া পর্যন্ত পুলিশ হেফাজতে আটকে রাখবে! এ আটক করার কাজটি মহাভাব নিয়ে করবেন অল্প বয়সের কিছু ম্যাজিস্ট্রেট যারা আইনশৃঙ্খলা ও শান্তি বজায় রাখতে খুবই পায়বন্দ!! মানুষের প্রতিবাদকে বোঝার ক্ষমতা ওই ম্যাজিস্ট্রেটদের নেই তাই শৃঙ্খলা বা শান্তির নামে গোলাগুলি করতেও ওদের বাধে না। নিজেদের অবচেতন মনেই প্রশাসন তথা ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা এ চক্রের সহায়ক শক্তি হিসেবে কাজ করেন, কারণ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা মনে করেন নির্বাচন শেষ করা তাদের মহান দায়িত্ব। নির্বাচন কীভাবে হয়েছে, ভোটার কেন আসেনি বা নির্বাচন সুষ্ঠু-অসুষ্ঠু দেখার দায়িত্ব তাদের নয় বলে তারা মনে করেন। আইনশৃঙ্খলা রক্ষা, ভোট দিতে আসা ভোটাররা ভোট দেবে, জাল ভোট দেওয়ার অভিযোগ থাকলে তদন্ত করে দেখবে ইত্যাদি মহান মহান কাজ তাদের!! যদি কোনো কেন্দ্রে গোলযোগ না হয় তাহলেই দিনের শেষে সুষ্ঠু নির্বাচনের তকমা দিয়ে সাহেবরা তৃপ্তির ঢেঁকুর তুলে বাকবাকুম করতে করতে নিজেদের নিরাপদ নীড়ে ফিরে যাবেন। ভোটার এলো কি এলো না বা কেন এলো না তা দেখার দায়িত্ব ওই কর্মকর্তা বা নির্বাচন কমিশনের নয়! কর্তব্যরত ম্যাজিস্ট্রেটদের দায়িত্ব নাকি শুধু আইনশৃঙ্খলা দেখা, কেউ যেন নির্বাচন কেন্দ্রে গোলযোগ করতে না পারে তা নিশ্চিত করা। এই হলো আমাদের সুষ্ঠু নির্বাচনের হালহকিকত!! সেখানে জনগণ অসহায়। সংবিধান নীরব। সংবিধান নির্বাচন কমিশনকে ১১৯ ধারার (খ) উপধারায় সংসদ সদস্যদের নির্বাচন অনুষ্ঠান করার দায়িত্ব দিয়েছে কিন্তু নির্বাচন কাকে বলে তা সংবিধানের কোথাও সংজ্ঞায়িত করেনি। তাই নির্বাচন আজ প্রশ্নবিদ্ধ বিষয়ে পরিণত হয়েছে। প্রশাসন, পুলিশ, চেয়ারম্যান, মেম্বার, স্থানীয় বা জাতীয় সন্ত্রাসী সাধারণত সব সময় সরকারি দলের দ্বারা নিয়ন্ত্রিত। এমনকি খোদ প্রধান নির্বাচন কমিশনারসহ, এসপি থেকে নিচে এবং ডিসি থেকে নিচে সবাই সরকারি দলের প্রিয়ভাজন বলে মনে করা হয়। প্রধান নির্বাচন কমিশনার কোনো পক্ষ নেবেন না বলে জাতির সামনে মুচলেকা দিয়েছেন কিন্তু বাকিরা কী করবেন তা এখনো খোলাসা নয়!

জাতি আজ এক নতুন ক্রান্তিকালে এসে দাঁড়িয়েছে। সরকার যতই ক্ষমতার দাপট দেখাক বা বিরোধী দল নির্বাচনে না আসার কৌশল আঁটুক জাতি কিন্তু আরেকটি ভোটারবিহীন নির্বাচন মেনে নিতে পারবে না। আগামী নির্বাচন নিয়ে রাজনৈতিক সংকট আমাদের কারও কাম্য হতে পারে না। সরকার বর্তমানে যতই শক্তিশালী থাকুক না কেন, নির্বাচনের সময় এ শক্তি থাকবে না, যা খুবই স্বাভাবিক। তাই জনগণকে আস্থায় নিয়ে সব রাজনৈতিক পক্ষকে আলোচনায় বসে জাতির স্বার্থে সিদ্ধান্ত নিতেই হবে। ঘরে আগুন লাগার পরে আগুন নেভানো জরুরি কিন্তু আগুন লাগার সম্ভাবনা থেকে কার্যকর আগাম ব্যবস্থা গ্রহণ শুধু বুদ্ধিমানের কাজ নয় জীবন এবং সম্পদহানির ঝুঁকি থেকে রক্ষা পাওয়ার সর্বোত্তম উপায় বলে অনেকে মনে করে। আগুন লাগার সম্ভাবনা নেই এ কথা যেমন ১০০% গ্যারান্টি দিয়ে কেউ বলতে পারবে না তেমনি আগুন লাগবেই এ কথাও কেউ নিশ্চিত হয়ে বলতে পারবে না। অনেকে বলেন যায় দিন ভালো, কিন্তু আসার দিনে ভরসা নেই। মানুষ পরিবর্তন চায়। সেই পরিবর্তন আনতে হলে বিরোধী দলকেই এগিয়ে আসতে হবে। পরের অমঙ্গল কামনা করলে নিজের অমঙ্গল আগে হয় এই শ্রুতিবাক্য মনে রেখে ভবিষ্যৎ রাজনৈতিক শান্তিপূর্ণ কর্মসূচি নিয়ে নির্বাচনের দিকে এগোলে ইতিবাচক ফল আশা করা ভুল হবে না। না হলে আবারও ভুলের খেসারত দিতে হতে পারে। আজকের এই সময়ে চরম রাজনৈতিক বাস্তবতা হলো আজকের প্রধানমন্ত্রী বাংলাদেশের সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ এবং সর্বাধিক ক্ষমতা ও পরাক্রমশালী প্রধানমন্ত্রী; যাকে মেনে নেওয়াই হবে সঠিক রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত।

জনগণের ওপর পূর্ণ আস্থা রেখে বর্তমান প্রধানমন্ত্রীকে ক্ষমতায় রেখেই প্রধানমন্ত্রীর কাছ থেকেই সুষ্ঠু নির্বাচনের গ্যারান্টি আদায় করা হবে রাজনৈতিক সফলতা। আগামী নির্বাচন উভয় রাজনৈতিক পক্ষের জন্য অস্তিত্বের লড়াই। এ লড়াইয়ে উভয়কেই জিততে হবে।

‘এই দিন দিন নয় আরও দিন আছে, এই দিনেরে নিয়ে যাবে সেই দিনেরই কাছে’, এই শ্রুতিকথাটি সবার জন্য প্রযোজ্য।

 

লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য।

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
বাড়ছে বেকারত্ব
বাড়ছে বেকারত্ব
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
সোমবার রোজা রাখা
সোমবার রোজা রাখা
সর্বশেষ খবর
র‌্যাংকিংয়েও আফগানিস্তানকে টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানিস্তানকে টপকে গেল টাইগাররা

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

সড়ক দুর্ঘটনায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
সড়ক দুর্ঘটনায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকে বাসের ধাক্কা, নিহত ১
দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকে বাসের ধাক্কা, নিহত ১

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খানাখন্দে ভরা কোচাশহর-ফাঁসিতলা সড়ক
খানাখন্দে ভরা কোচাশহর-ফাঁসিতলা সড়ক

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইইউ প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি
ইইউ প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি

৩০ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৯২৪ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৯২৪ মামলা

৩২ মিনিট আগে | নগর জীবন

ড্রপেই সারবে অসুখ, লাগবে না চশমা?
ড্রপেই সারবে অসুখ, লাগবে না চশমা?

৩৮ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

চিকিৎসকসহ ৫২ জন পেলেন গবেষণা অনুদান
চিকিৎসকসহ ৫২ জন পেলেন গবেষণা অনুদান

৪৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে পাঁচজনের মৃত্যু
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে পাঁচজনের মৃত্যু

৫০ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জে হত্যা মামলায় চারজনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
সিরাজগঞ্জে হত্যা মামলায় চারজনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই বিপ্লবে প্রবাসীদের ভূমিকা নিয়ে আশিষ কিফায়েতের আমাদ’স ড্রিম
জুলাই বিপ্লবে প্রবাসীদের ভূমিকা নিয়ে আশিষ কিফায়েতের আমাদ’স ড্রিম

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বসুন্ধরা শুভসংঘ রাজশাহী জেলার উদ্যোগে নবায়নযোগ্য জ্বালানির গুরুত্ব ও ব্যবহার বিষয়ক আলোচনা সভা
বসুন্ধরা শুভসংঘ রাজশাহী জেলার উদ্যোগে নবায়নযোগ্য জ্বালানির গুরুত্ব ও ব্যবহার বিষয়ক আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

মামলাজট কমাতে সহায়তা করতে পারে গ্রাম আদালত
মামলাজট কমাতে সহায়তা করতে পারে গ্রাম আদালত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেব্রুয়ারির নির্বাচন বাংলাদেশের জন্য নতুন সূচনা বয়ে আনবে: প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির নির্বাচন বাংলাদেশের জন্য নতুন সূচনা বয়ে আনবে: প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মালয়েশিয়ায় ২১তম আন্তর্জাতিক হালাল শোকেস শুরু
মালয়েশিয়ায় ২১তম আন্তর্জাতিক হালাল শোকেস শুরু

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

কলাপাড়ায় দেড় হাজার তালের বীজ রোপণ
কলাপাড়ায় দেড় হাজার তালের বীজ রোপণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সচিবের সঙ্গে আইসিএসবি প্রতিনিধি দলের সাক্ষাৎ
বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সচিবের সঙ্গে আইসিএসবি প্রতিনিধি দলের সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক উদ্যোগে ওজোন স্তরের ক্ষয় অনেকটাই কমেছে: ডব্লিউএমও
আন্তর্জাতিক উদ্যোগে ওজোন স্তরের ক্ষয় অনেকটাই কমেছে: ডব্লিউএমও

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

‘অপারেশন প্যাসিফিক এঞ্জেল ২৫-৩’ এ উড্ডয়ন প্রশিক্ষণ অনুশীলন
‘অপারেশন প্যাসিফিক এঞ্জেল ২৫-৩’ এ উড্ডয়ন প্রশিক্ষণ অনুশীলন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নড়াইলে ষাঁড়ের লড়াই দেখতে গিয়ে প্রাণ গেল যুবকের!
নড়াইলে ষাঁড়ের লড়াই দেখতে গিয়ে প্রাণ গেল যুবকের!

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ
সিলেটে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

চকরিয়ায় নবজাতকের লাশ উদ্ধার
চকরিয়ায় নবজাতকের লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুক্তিযোদ্ধা সংসদ নড়াইল জেলা ইউনিট কমান্ড বাতিলের দাবি
মুক্তিযোদ্ধা সংসদ নড়াইল জেলা ইউনিট কমান্ড বাতিলের দাবি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে হত্যা মামলায় স্বামী-স্ত্রী গ্রেফতার
সিলেটে হত্যা মামলায় স্বামী-স্ত্রী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

দিনাজপুরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের রেল–সড়ক অবরোধ
দিনাজপুরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের রেল–সড়ক অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‌‘পরিবারে পুরুষের সঙ্গে নারী জেলেদেরও কার্ড থাকতে হবে’
‌‘পরিবারে পুরুষের সঙ্গে নারী জেলেদেরও কার্ড থাকতে হবে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ
এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক
পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?
সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম
ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত
ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন
কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা
ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন
নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এবার এনবিআরের ৫৫৫ সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তাকে বদলি
এবার এনবিআরের ৫৫৫ সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তাকে বদলি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?
স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইয়েমেনের বন্দরে ইসরায়েলের বিমান হামলা
ইয়েমেনের বন্দরে ইসরায়েলের বিমান হামলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প
ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর
বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর

নগর জীবন

রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি
রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

এটি সরকারি স্কুল!
এটি সরকারি স্কুল!

নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ
প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা
বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা

নগর জীবন

চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা
চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা
মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা

নগর জীবন

বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে
বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা
বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাহী আদেশে দল নিষিদ্ধ করা সমর্থন করি না
নির্বাহী আদেশে দল নিষিদ্ধ করা সমর্থন করি না

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যতিক্রমী ইকোসিস্টেম বিদ্যুৎ কেন্দ্র এলাকায়
ব্যতিক্রমী ইকোসিস্টেম বিদ্যুৎ কেন্দ্র এলাকায়

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে চোখ রাঙাচ্ছে বন্যা
সিলেটে চোখ রাঙাচ্ছে বন্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

পূর্ব-পশ্চিম

অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন

সম্পাদকীয়

কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২
কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২

দেশগ্রাম

সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে
সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে

নগর জীবন

রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ
রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ

দেশগ্রাম

এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ
এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ

নগর জীবন

আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে
আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে

নগর জীবন

বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ

নগর জীবন

জাতিসংঘের সতর্কবার্তা
জাতিসংঘের সতর্কবার্তা

নগর জীবন

মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা
মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা

পূর্ব-পশ্চিম

তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত
তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত

নগর জীবন

জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার
জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার

নগর জীবন

গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮
গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮

পূর্ব-পশ্চিম

দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক
দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক

নগর জীবন

শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক
শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক

নগর জীবন

দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা
দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা

দেশগ্রাম