শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৬ মার্চ, ২০১৭

মিয়ানমারের ওপর জাতিসংঘের চাপ বাড়াতে হবে

মেজর জেনারেল এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার পিএসসি (অব.)
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
মিয়ানমারের ওপর জাতিসংঘের চাপ বাড়াতে হবে

২৮ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশ প্রতিদিনের প্রথম পৃষ্ঠায় ছাপা হওয়া একটা খবরে দেখলাম জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক বিশেষ দূত ইয়াংঘি লি কক্সবাজারে রোহিঙ্গা শিবির পরিদর্শন শেষে উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা প্রকাশ করেছেন এবং বলেছেন মিয়ানমার সেনাবাহিনী কর্তৃক রোহিঙ্গাদের ওপর অত্যাচার-নির্যাতনের প্রমাণ রয়েছে। কিছু দিন আগে আরেকটি বক্তব্যে ইয়াংঘি বলেছেন, সম্প্রতি সেনাবাহিনীর হাতে প্রায় ৪০০ রোহিঙ্গা নিহত এবং ৬৫ হাজার মানুষ ভিটাবাড়ি থেকে উত্খাত হয়ে বাংলাদেশে পালিয়ে এসেছে। মিয়ানমারের সেনাবাহিনী সুপরিকল্পিতভাবে একটা জাতিগোষ্ঠীর বিরুদ্ধে দীর্ঘদিন ধরে নিধনযজ্ঞ ও গণহত্যা চালাচ্ছে, যা বন্ধ করার জন্য এতদিন জাতিসংঘের পক্ষ থেকে কার্যকর কোনো ভূমিকা দেখা যায়নি। নিরুপায় রোহিঙ্গা নারীরা স্বামী-সন্তান হারিয়ে বিলাপ করছেন আর বলছেন, নিত্যদিনের নির্যাতনের চেয়ে বোমা ফেলে তাদের একদিনে মেরে ফেললে সব জ্বালা-যন্ত্রণা নিভে যাবে। কাউকে আর কিছু করতে হবে না। নির্যাতনের চরম সীমা লঙ্ঘন করেছে মিয়ানমার সেনাবাহিনী। সম্প্রতি রোহিঙ্গাদের বসতি এলাকা ঘেরাও করে, সব আন্তর্জাতিক সাহায্যকর্মী ও সাংবাদিকদের প্রবেশ নিষিদ্ধ ঘোষণা দিয়ে একনাগাড়ে প্রায় চার মাস অপারেশন চালায় সেনাবাহিনী। জাতিসংঘসহ সারা বিশ্বের মানুষ সব জেনেও কিছুই করতে পারেনি, সেখানে ত্রাণ সাহায্য পর্যন্ত পাঠাতে পারেনি। একবিংশ শতাব্দীতে মানবজাতির এমন অসহায়ত্ব মেনে নেওয়া যায় না। তাই অসহায়-নিপীড়িত মানুষকে বাঁচানোর জন্য অনবরত প্রতিদিন, প্রতি মুহূর্তে এই বর্বরতার প্রতিবাদ চালিয়ে যেতে হবে, থেমে যাওয়ার সুযোগ নেই।

দেরিতে হলেও জাতিসংঘের বিশেষ দূত ইয়াংঘির বক্তব্যকে স্বাগত জানাই। তবে তার এই বক্তব্য রোহিঙ্গাদের রক্ষা করার জন্য যথেষ্ট নয়। সাদামাটা গতানুগতিক বক্তব্য সমস্যা সমাধানের জন্য যা করণীয় তার তুলনায় কিছুই না। জাতিসংঘের মহাসচিবের পক্ষ থেকে জোরালো কোনো বক্তব্য এ পর্যন্ত শোনা যায়নি। এই সংকট নতুন কোনো ঘটনা নয়। সুপরিকল্পিতভাবে শুরু হওয়া এই গণহত্যা ও উত্খাতের প্রথম বহিঃপ্রকাশ ঘটে ১৯৭৮ সালে, যখন মিয়ানমার সেনাবাহিনী কোনো রকম উসকানি ও প্রেক্ষাপট ব্যতিরেকে নিজ দেশের মানুষের বিরুদ্ধে সর্বাত্মক সামরিক অভিযান চালায়। নিজ দেশের মানুষের বিরুদ্ধে অকস্মাৎ এমন সামরিক অভিযান বিশ্বে একমাত্র হিটলার ছাড়া আর কেউ করেনি। জাতিগতভাবে রোহিঙ্গা সম্প্রদায়ের প্রায় ১০ লাখেরও কিছু বেশি মানুষের বসতি ছিল এক সময়ে মিয়ানমারের রাখাইন প্রদেশে, যার পূর্ব নাম আরাকান। এরা ধর্মীয়ভাবে মুসলমান। এক সময় ১০ লাখের বেশি থাকলেও এখন তার সঠিক সংখ্যা কত তা নির্দিষ্টভাবে বলা না গেলেও এ কথা বলা যায় অর্ধেকও নেই। যারা নেই তাদের বড় অংশ, প্রায় পাঁচ লাখের আশ্রয় হয়েছে কক্সবাজারের ঝোপজঙ্গল এবং দুর্গম পাহাড়ের খাদের মধ্যে। উন্নত ও নিরাপদ জীবনের আশায় মালয়েশিয়া অথবা অস্ট্রেলিয়ায় গমনের যাত্রাপথে অনেকের সলিল সমাধি ঘটেছে গহিন জঙ্গলে, আর নয়তো উত্তাল সাগরের মাঝখানে। নিজের জীবন হাতে নিয়ে শত শত বছরের চৌদ্দ পুরুষের ভিটামাটি তারা স্বইচ্ছায় ত্যাগ করেনি, কেউ করে না। জাতিগত নিধন বা এথনিক ক্লেঞ্জিংয়ের কবলে পড়ে রোহিঙ্গারা আজ ভিটামাটি ছাড়া উদ্বাস্তু। যারা এখনো মাটি কামড়ে আছেন তারা প্রতিনিয়ত কেয়ামত দর্শন করছেন। জ্বালাও-পোড়াও, হত্যা-ধর্ষণ, লুণ্ঠন চলছে। চালাচ্ছে মিয়ানমারের সেনাবাহিনীর সদস্যরা, সঙ্গে যোগ দিচ্ছে স্থানীয় বৌদ্ধ সম্প্রদায়ের একশ্রেণির উগ্রবাদী মানুষ। গৌতম বুদ্ধের অহিংসা পরম ধর্মের বাণী এখন মাটিতে গড়াগড়ি খাচ্ছে। ধর্মই এখন অধর্মের বড় হাতিয়ার। মানবতার ঝাণ্ডা বহনকারী পশ্চিমা বিশ্ব প্রায় চার দশক নীরবতা পালন করার পর ইদানীং উচ্চবাচ্য শুরু করলেও ঝেড়ে কাশছেন না। কেমন যেন ধরি মাছ না ছুঁই পানি, এরকম একটা ভাব। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে বিশ্বাসযোগ্য স্বাধীন তদন্ত করার কথা বলা হয়েছে। ঢাকার মার্কিন রাষ্ট্রদূত উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। ব্রিটিশ রাষ্ট্রদূতসহ পশ্চিমা বিশ্বের কয়েকজন রাষ্ট্রদূত কক্সবাজারের রোহিঙ্গা ক্যাম্প পরিদর্শন শেষে ওই একইভাবে উদ্বেগ প্রকাশ ও তদন্ত দাবি করেছেন। কোনো কোনো রাষ্ট্রদূত মিয়ানমারের বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগ উত্থাপন করেছেন। এতে মিয়ানমার সরকার কিছুটা নড়াচড়া শুরু করেছে। কিন্তু তাদের আসল উদ্দেশ্য বোঝা যাচ্ছে না। কারণ, সম্প্রতি মিয়ানমার সরকার একটা তদন্ত বা পরিস্থিতি মূল্যায়ন কমিটি গঠন করেছে, যার প্রধান করা হয়েছে মিইন্টসিউ নামের একজন জেনারেলকে, যিনি এর আগে রোহিঙ্গাদের বিরুদ্ধে সেনা অভিযানের নেতৃত্ব দেন। সে সময়ের অপকর্মের জন্য যুক্তরাষ্ট্র তাকে কালো তালিকাভুক্ত করেছিল। তাছাড়া ওই কমিটিতে রোহিঙ্গাদের কোনো প্রতিনিধিত্ব রাখা হয়নি। সুতরাং ওই কমিটির তদন্ত প্রতিবেদন কেমন হবে তা এখনই বোঝা যাচ্ছে। জাতিসংঘসহ আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় ও মিডিয়া সোচ্চার হতে শুরু করে ২০১২ সালে আরেক দফা নিধনযজ্ঞের পর। তখন বৌদ্ধ সম্প্রদায়ের একজন নারী রোহিঙ্গা সম্প্রদায়ের কোনো ব্যক্তি কর্তৃক ধর্ষিত হওয়ার অভিযোগে আবার রোহিঙ্গাদের বিরুদ্ধে সামরিক বাহিনী অভিযানে নামে। সে সময়ের ঘটনার ওপর ব্যাংকক ভিত্তিক মানবাধিকার সংগঠনের প্রধান নির্বাহী ম্যাথিউ স্মিথ কয়েকটি অনুসন্ধানী প্রতিবেদন করেন। সেগুলো সিএনএন এবং টাইমস ম্যাগাজিনে প্রচারিত ও প্রকাশিত হয়েছে। একটি রিপোর্টের সামান্য অংশ এখানে উল্লেখ করছি। ২০১২ সালের ২৩ অক্টোবর। ঘটনাস্থল ছোট গ্রাম ম্রাউকইউ। সেনাবাহিনী এবং বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী বর্মি সম্প্রদায়ের লোক একসঙ্গে ওই গ্রামে অতর্কিত আক্রমণ চালায়। ৭০ নারী পুরুষ শিশুকে অস্ত্রের মুখে এক জায়গায় তারা জড়ো করে এবং ব্রাশ ফায়ার করে সবাইকে হত্যা করে। তারপর একসঙ্গে গণকবর দেওয়া হয়। ৭০ জনের মধ্যে ২৮ জন ছিল শিশু, যার ভিতর আবার ১৩ জন পাঁচ বছরের নিচের বয়সের। কয়েকজন শিশুকে জ্বলন্ত আগুনের ভিতর নিক্ষেপ করার কথা উল্লেখ করেছেন ম্যাথিউ তার প্রতিবেদনে। এটাকে প্রতিবেদক সেনাবাহিনী ও বর্মি সন্ত্রাসীদের ঠাণ্ডা মাথার গণহত্যা বলে অভিহিত করেছেন। ওই সময়ে আল জাজিরা টেলিভিশন গোপনে ধারণকৃত কয়েকটি প্রতিবেদন প্রচার করে। তাতে রোহিঙ্গা নারীদের ওপর নির্যাতনের বর্ণনাসহ সবচেয়ে অমানবিক ঘটনা দেখা যায় ৪০টি কনসেল্ট্রেশন ক্যাম্পের দৃশ্যে, সেখানে প্রায় ১ লাখ ৩০ হাজার রোহিঙ্গাকে নিজ নিজ বাড়ি থেকে উত্খাত করে আবদ্ধ করে রাখা হয়েছে। এগুলো গত চার দশক ধরে চলে আসা নির্যাতনের সামান্য কিছু প্রতীকী বর্ণনা। তবে সুড়ঙ্গের অপর প্রান্তে আলো দেখার মতো আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের পক্ষ থেকে সাম্প্রতিক সময়ে কিছু উদ্যোগ দেখা যাচ্ছে। সপ্তাহ দুই আগে বাংলাদেশ সফরে এসে নরওয়ের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বের্গে ব্রেন্দি বলেছেন, রাখাইন রাজ্য ও রোহিঙ্গা ইস্যুতে মিয়ানমারের ওপর আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের আরও চাপ বৃদ্ধি করা উচিত। কিছুদিন আগে ইন্দোনেশিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী কক্সবাজারে রোহিঙ্গা শরণার্থীদের মুখ থেকে নির্যাতন-নিপীড়নের কাহিনী শুনে গেছেন। সবচেয়ে প্রণিধানযোগ্য ও সময়োচিত আহ্বান জানিয়েছেন মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী নাজিব রেজাক। তিনি বলেছেন, আমরা চোখ-মুখ বন্ধ করে বসে থাকতে পারি না। তাদের রক্ষা করতে হবে শুধু এই জন্য নয় যে তারা মুসলমান, এই জন্য যে তারাও মানুষ। তিনি জাতিসংঘকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানিয়ছেন এবং বলেছেন, বিশ্ব সমাজ বসে বসে গণহত্যা দেখতে পারে না। জানুয়ারি মাসে কুয়ালালামপুরে রোহিঙ্গা ইস্যু নিয়ে ওআইসি পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে ১০ দফা ইশতেহার প্রকাশসহ গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করা হয়েছে। এই সংগঠনটি সত্যিকার অর্থে কার্যকর হলে বিশ্বের পথেপ্রান্তে মুসলমানদের এত নিগ্রহের সম্মুখীন হতে হতো না। ৫৭টি দেশের সংগঠন ওআইসি সৃষ্টির পর থেকে ঠুঁটো জগন্নাথ এবং মাকাল ফলের পরিচয় দিয়ে আসছে। মুসলিম বিশ্ব আজ ছিন্নবিচ্ছিন্ন, লাখ লাখ মানুষ নারী শিশুসহ ঘরবাড়িছাড়া। প্রতিদিন আত্মঘাতী বোমা বিস্ফোরণে নিজেরা নিজেদের ধ্বংস করছে। এসব দেখে শুনে ওআইসি সটান হয়ে বসে থাকা ছাড়া আর কিছুই করতে পারছে না। শিয়া-সুন্নি দ্বন্দ্ব বন্ধ এবং সব অন্ধত্বের পথ ত্যাগ করে মুসলিম শাসকরা যদি পশ্চিমা বিশ্বের লেজুড়বৃত্তি ছাড়তে পারে তাহলে ভ্রাতৃঘাতী যুদ্ধ বন্ধ হবে এবং মিয়ানমারসহ বিশ্বের অন্যান্য অঞ্চলে মুসলমানদের ওপর নির্যাতন বন্ধে তারা কার্যকর ভূমিকা রাখতে পারবে। আমেরিকার নতুন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প একের পর এক যেভাবে মুসলিম সম্প্রদায়ের বিরুদ্ধে বিষোদগার করছে তার কোনো প্রতিবাদ মুসলিম বিশ্বের নেতাদের মুখে শোনা যায় না। ওআইসির পক্ষ থেকে এ ব্যাপারে কোনো বক্তব্য নেই অথবা কী করা যায় তা নিয়ে কোনো বৈঠক বা আলোচনাও নেই। কুয়ালালামপুরে পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বৈঠককে ফলপ্রসূ করতে হলে ওআইসির পক্ষ থেকে জাতিসংঘের ওপর চাপ সৃষ্টি করতে হবে। যাতে রোহিঙ্গা ইস্যুতে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের জরুরি বৈঠক ডাকতে বাধ্য হয়। জাতিসংঘ মহাসচিবকে আহ্বান জানাতে হবে যাতে তিনি জরুরি ভিত্তিতে মিয়ানমারের রাখাইন প্রদেশে এবং বাংলাদেশে অবস্থিত রোহিঙ্গাদের দুর্দশা সচক্ষে দেখতে আসেন। একই সঙ্গে স্থায়ী সমাধানের পথের সন্ধান ও সুপারিশের জন্য বিশেষ কমিশন গঠন এবং মিয়ানমার সরকারের ওপর জাতিসংঘের অব্যাহত চাপ বজায় রাখতে হবে।

লেখক : কলামিস্ট ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক

[email protected]

নিউ অরলিনস, ইউএসএ

এই বিভাগের আরও খবর
পিটিয়ে হত্যা
পিটিয়ে হত্যা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সুফিসাধক হজরত শাহ মখদুম (রহ.)
সুফিসাধক হজরত শাহ মখদুম (রহ.)
ক্যাথরিনের টার্গেট ছিল খামেনিকে হত্যা
ক্যাথরিনের টার্গেট ছিল খামেনিকে হত্যা
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
ভ্যাকসিন-সংকট
ভ্যাকসিন-সংকট
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
সর্বশেষ খবর
উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬
উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভরপেট খেলেও মোটা হবেন না, জানুন কোন খাবারগুলো নিরাপদ
ভরপেট খেলেও মোটা হবেন না, জানুন কোন খাবারগুলো নিরাপদ

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ
দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

টিএসসিতে রিকশার ভেতরেই মিলল চালকের মরদেহ
টিএসসিতে রিকশার ভেতরেই মিলল চালকের মরদেহ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মাইলফলকের সামনে শান্ত
মাইলফলকের সামনে শান্ত

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ জুলাই)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রেমে ব্যর্থ হলে বাথরুম পরিষ্কার করেন যে অভিনেতা
প্রেমে ব্যর্থ হলে বাথরুম পরিষ্কার করেন যে অভিনেতা

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উদ্দেশে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের নতুন নির্দেশনা
কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উদ্দেশে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের নতুন নির্দেশনা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীকে ভিডিও কলে রেখে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে ভিডিও কলে রেখে স্বামীর আত্মহত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভয়াবহ ঝড়ে ফ্রান্স-ইতালি ট্রেন চলাচল বন্ধ
ভয়াবহ ঝড়ে ফ্রান্স-ইতালি ট্রেন চলাচল বন্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নৌকা থেকে পড়ে নিখোঁজ কিশোরের লাশ উদ্ধার
নৌকা থেকে পড়ে নিখোঁজ কিশোরের লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাঙামাটিতে ফ্ল্যাট থেকে বিচারকের স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
রাঙামাটিতে ফ্ল্যাট থেকে বিচারকের স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘পিআর ইস্যু নিয়ে রাজনীতিতে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না’
‘পিআর ইস্যু নিয়ে রাজনীতিতে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না’

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার
ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ
কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু
এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে শ্রীলঙ্কা
মুস্তাফিজকে নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে শ্রীলঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অভিনয়ের শখ ছেলের, বাধা হয়ে দাঁড়ান উত্তম কুমার!
অভিনয়ের শখ ছেলের, বাধা হয়ে দাঁড়ান উত্তম কুমার!

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইনসাফভিত্তিক মানবিক দেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়: তারেক রহমান
ইনসাফভিত্তিক মানবিক দেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়: তারেক রহমান

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা
অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘাটাইলে গজারি বনে অবৈধ দুই সীসা কারখানা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
ঘাটাইলে গজারি বনে অবৈধ দুই সীসা কারখানা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ পালনে বাউবির কর্মসূচি
‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ পালনে বাউবির কর্মসূচি

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লস অ্যাঞ্জেলেস মাতালেন জেমস
লস অ্যাঞ্জেলেস মাতালেন জেমস

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শাবিপ্রবিতে যুক্ত হচ্ছে নতুন ৩টি দ্বিতল বাস
শাবিপ্রবিতে যুক্ত হচ্ছে নতুন ৩টি দ্বিতল বাস

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে কাঁঠালের বাজার রমরমা, সপ্তাহে বিক্রি অর্ধ কোটি
টাঙ্গাইলে কাঁঠালের বাজার রমরমা, সপ্তাহে বিক্রি অর্ধ কোটি

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?
সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ
বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা
মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া
জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা
স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’
ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার
আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার
কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার

১৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত
ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি
ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র
সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর
যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু
শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন

২২ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের
যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩
যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির
আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প
আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ
৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লুহানস্ক পুরোপুরি রাশিয়ার দখলে?
লুহানস্ক পুরোপুরি রাশিয়ার দখলে?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই
৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তীব্র তাপপ্রবাহে বিপর্যস্ত ইউরোপ, জারি হলো রেড অ্যালার্ট
তীব্র তাপপ্রবাহে বিপর্যস্ত ইউরোপ, জারি হলো রেড অ্যালার্ট

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল
এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল

মাঠে ময়দানে

ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান
ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে
নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের
নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের

পেছনের পৃষ্ঠা

জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা
জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা

প্রথম পৃষ্ঠা

মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ
মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা
মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা

পেছনের পৃষ্ঠা

ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে
ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল
প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে
প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে
স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়
জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল
এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল

নগর জীবন

যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু
যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি
আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না
নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

নগর জীবন

আওয়ামী লীগ সংবাদপত্রের স্বাধীনতা হরণ করেছিল
আওয়ামী লীগ সংবাদপত্রের স্বাধীনতা হরণ করেছিল

নগর জীবন

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল

পেছনের পৃষ্ঠা

সংস্কারের পক্ষে জোট চায় এবি পার্টি
সংস্কারের পক্ষে জোট চায় এবি পার্টি

নগর জীবন

সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই
সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই

নগর জীবন

জুলাই স্মরণে মাসব্যাপী কর্মসূচি
জুলাই স্মরণে মাসব্যাপী কর্মসূচি

নগর জীবন

এক মাস শূন্য বিএমডিএর চেয়ারম্যান পদ
এক মাস শূন্য বিএমডিএর চেয়ারম্যান পদ

নগর জীবন

চট্টগ্রামে ধান-চাল সংগ্রহে রেকর্ড
চট্টগ্রামে ধান-চাল সংগ্রহে রেকর্ড

নগর জীবন

নাসির-তামিমার মামলায় আত্মপক্ষ সমর্থন ১৪ জুলাই
নাসির-তামিমার মামলায় আত্মপক্ষ সমর্থন ১৪ জুলাই

নগর জীবন

এনবিআর সার্ভারে ধীরগতি, বেনাপোলে ব্যাহত আমদানি-রপ্তানি
এনবিআর সার্ভারে ধীরগতি, বেনাপোলে ব্যাহত আমদানি-রপ্তানি

নগর জীবন