শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৬ মার্চ, ২০১৭

মিয়ানমারের ওপর জাতিসংঘের চাপ বাড়াতে হবে

মেজর জেনারেল এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার পিএসসি (অব.)
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
মিয়ানমারের ওপর জাতিসংঘের চাপ বাড়াতে হবে

২৮ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশ প্রতিদিনের প্রথম পৃষ্ঠায় ছাপা হওয়া একটা খবরে দেখলাম জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক বিশেষ দূত ইয়াংঘি লি কক্সবাজারে রোহিঙ্গা শিবির পরিদর্শন শেষে উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা প্রকাশ করেছেন এবং বলেছেন মিয়ানমার সেনাবাহিনী কর্তৃক রোহিঙ্গাদের ওপর অত্যাচার-নির্যাতনের প্রমাণ রয়েছে। কিছু দিন আগে আরেকটি বক্তব্যে ইয়াংঘি বলেছেন, সম্প্রতি সেনাবাহিনীর হাতে প্রায় ৪০০ রোহিঙ্গা নিহত এবং ৬৫ হাজার মানুষ ভিটাবাড়ি থেকে উত্খাত হয়ে বাংলাদেশে পালিয়ে এসেছে। মিয়ানমারের সেনাবাহিনী সুপরিকল্পিতভাবে একটা জাতিগোষ্ঠীর বিরুদ্ধে দীর্ঘদিন ধরে নিধনযজ্ঞ ও গণহত্যা চালাচ্ছে, যা বন্ধ করার জন্য এতদিন জাতিসংঘের পক্ষ থেকে কার্যকর কোনো ভূমিকা দেখা যায়নি। নিরুপায় রোহিঙ্গা নারীরা স্বামী-সন্তান হারিয়ে বিলাপ করছেন আর বলছেন, নিত্যদিনের নির্যাতনের চেয়ে বোমা ফেলে তাদের একদিনে মেরে ফেললে সব জ্বালা-যন্ত্রণা নিভে যাবে। কাউকে আর কিছু করতে হবে না। নির্যাতনের চরম সীমা লঙ্ঘন করেছে মিয়ানমার সেনাবাহিনী। সম্প্রতি রোহিঙ্গাদের বসতি এলাকা ঘেরাও করে, সব আন্তর্জাতিক সাহায্যকর্মী ও সাংবাদিকদের প্রবেশ নিষিদ্ধ ঘোষণা দিয়ে একনাগাড়ে প্রায় চার মাস অপারেশন চালায় সেনাবাহিনী। জাতিসংঘসহ সারা বিশ্বের মানুষ সব জেনেও কিছুই করতে পারেনি, সেখানে ত্রাণ সাহায্য পর্যন্ত পাঠাতে পারেনি। একবিংশ শতাব্দীতে মানবজাতির এমন অসহায়ত্ব মেনে নেওয়া যায় না। তাই অসহায়-নিপীড়িত মানুষকে বাঁচানোর জন্য অনবরত প্রতিদিন, প্রতি মুহূর্তে এই বর্বরতার প্রতিবাদ চালিয়ে যেতে হবে, থেমে যাওয়ার সুযোগ নেই।

দেরিতে হলেও জাতিসংঘের বিশেষ দূত ইয়াংঘির বক্তব্যকে স্বাগত জানাই। তবে তার এই বক্তব্য রোহিঙ্গাদের রক্ষা করার জন্য যথেষ্ট নয়। সাদামাটা গতানুগতিক বক্তব্য সমস্যা সমাধানের জন্য যা করণীয় তার তুলনায় কিছুই না। জাতিসংঘের মহাসচিবের পক্ষ থেকে জোরালো কোনো বক্তব্য এ পর্যন্ত শোনা যায়নি। এই সংকট নতুন কোনো ঘটনা নয়। সুপরিকল্পিতভাবে শুরু হওয়া এই গণহত্যা ও উত্খাতের প্রথম বহিঃপ্রকাশ ঘটে ১৯৭৮ সালে, যখন মিয়ানমার সেনাবাহিনী কোনো রকম উসকানি ও প্রেক্ষাপট ব্যতিরেকে নিজ দেশের মানুষের বিরুদ্ধে সর্বাত্মক সামরিক অভিযান চালায়। নিজ দেশের মানুষের বিরুদ্ধে অকস্মাৎ এমন সামরিক অভিযান বিশ্বে একমাত্র হিটলার ছাড়া আর কেউ করেনি। জাতিগতভাবে রোহিঙ্গা সম্প্রদায়ের প্রায় ১০ লাখেরও কিছু বেশি মানুষের বসতি ছিল এক সময়ে মিয়ানমারের রাখাইন প্রদেশে, যার পূর্ব নাম আরাকান। এরা ধর্মীয়ভাবে মুসলমান। এক সময় ১০ লাখের বেশি থাকলেও এখন তার সঠিক সংখ্যা কত তা নির্দিষ্টভাবে বলা না গেলেও এ কথা বলা যায় অর্ধেকও নেই। যারা নেই তাদের বড় অংশ, প্রায় পাঁচ লাখের আশ্রয় হয়েছে কক্সবাজারের ঝোপজঙ্গল এবং দুর্গম পাহাড়ের খাদের মধ্যে। উন্নত ও নিরাপদ জীবনের আশায় মালয়েশিয়া অথবা অস্ট্রেলিয়ায় গমনের যাত্রাপথে অনেকের সলিল সমাধি ঘটেছে গহিন জঙ্গলে, আর নয়তো উত্তাল সাগরের মাঝখানে। নিজের জীবন হাতে নিয়ে শত শত বছরের চৌদ্দ পুরুষের ভিটামাটি তারা স্বইচ্ছায় ত্যাগ করেনি, কেউ করে না। জাতিগত নিধন বা এথনিক ক্লেঞ্জিংয়ের কবলে পড়ে রোহিঙ্গারা আজ ভিটামাটি ছাড়া উদ্বাস্তু। যারা এখনো মাটি কামড়ে আছেন তারা প্রতিনিয়ত কেয়ামত দর্শন করছেন। জ্বালাও-পোড়াও, হত্যা-ধর্ষণ, লুণ্ঠন চলছে। চালাচ্ছে মিয়ানমারের সেনাবাহিনীর সদস্যরা, সঙ্গে যোগ দিচ্ছে স্থানীয় বৌদ্ধ সম্প্রদায়ের একশ্রেণির উগ্রবাদী মানুষ। গৌতম বুদ্ধের অহিংসা পরম ধর্মের বাণী এখন মাটিতে গড়াগড়ি খাচ্ছে। ধর্মই এখন অধর্মের বড় হাতিয়ার। মানবতার ঝাণ্ডা বহনকারী পশ্চিমা বিশ্ব প্রায় চার দশক নীরবতা পালন করার পর ইদানীং উচ্চবাচ্য শুরু করলেও ঝেড়ে কাশছেন না। কেমন যেন ধরি মাছ না ছুঁই পানি, এরকম একটা ভাব। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে বিশ্বাসযোগ্য স্বাধীন তদন্ত করার কথা বলা হয়েছে। ঢাকার মার্কিন রাষ্ট্রদূত উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। ব্রিটিশ রাষ্ট্রদূতসহ পশ্চিমা বিশ্বের কয়েকজন রাষ্ট্রদূত কক্সবাজারের রোহিঙ্গা ক্যাম্প পরিদর্শন শেষে ওই একইভাবে উদ্বেগ প্রকাশ ও তদন্ত দাবি করেছেন। কোনো কোনো রাষ্ট্রদূত মিয়ানমারের বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগ উত্থাপন করেছেন। এতে মিয়ানমার সরকার কিছুটা নড়াচড়া শুরু করেছে। কিন্তু তাদের আসল উদ্দেশ্য বোঝা যাচ্ছে না। কারণ, সম্প্রতি মিয়ানমার সরকার একটা তদন্ত বা পরিস্থিতি মূল্যায়ন কমিটি গঠন করেছে, যার প্রধান করা হয়েছে মিইন্টসিউ নামের একজন জেনারেলকে, যিনি এর আগে রোহিঙ্গাদের বিরুদ্ধে সেনা অভিযানের নেতৃত্ব দেন। সে সময়ের অপকর্মের জন্য যুক্তরাষ্ট্র তাকে কালো তালিকাভুক্ত করেছিল। তাছাড়া ওই কমিটিতে রোহিঙ্গাদের কোনো প্রতিনিধিত্ব রাখা হয়নি। সুতরাং ওই কমিটির তদন্ত প্রতিবেদন কেমন হবে তা এখনই বোঝা যাচ্ছে। জাতিসংঘসহ আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় ও মিডিয়া সোচ্চার হতে শুরু করে ২০১২ সালে আরেক দফা নিধনযজ্ঞের পর। তখন বৌদ্ধ সম্প্রদায়ের একজন নারী রোহিঙ্গা সম্প্রদায়ের কোনো ব্যক্তি কর্তৃক ধর্ষিত হওয়ার অভিযোগে আবার রোহিঙ্গাদের বিরুদ্ধে সামরিক বাহিনী অভিযানে নামে। সে সময়ের ঘটনার ওপর ব্যাংকক ভিত্তিক মানবাধিকার সংগঠনের প্রধান নির্বাহী ম্যাথিউ স্মিথ কয়েকটি অনুসন্ধানী প্রতিবেদন করেন। সেগুলো সিএনএন এবং টাইমস ম্যাগাজিনে প্রচারিত ও প্রকাশিত হয়েছে। একটি রিপোর্টের সামান্য অংশ এখানে উল্লেখ করছি। ২০১২ সালের ২৩ অক্টোবর। ঘটনাস্থল ছোট গ্রাম ম্রাউকইউ। সেনাবাহিনী এবং বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী বর্মি সম্প্রদায়ের লোক একসঙ্গে ওই গ্রামে অতর্কিত আক্রমণ চালায়। ৭০ নারী পুরুষ শিশুকে অস্ত্রের মুখে এক জায়গায় তারা জড়ো করে এবং ব্রাশ ফায়ার করে সবাইকে হত্যা করে। তারপর একসঙ্গে গণকবর দেওয়া হয়। ৭০ জনের মধ্যে ২৮ জন ছিল শিশু, যার ভিতর আবার ১৩ জন পাঁচ বছরের নিচের বয়সের। কয়েকজন শিশুকে জ্বলন্ত আগুনের ভিতর নিক্ষেপ করার কথা উল্লেখ করেছেন ম্যাথিউ তার প্রতিবেদনে। এটাকে প্রতিবেদক সেনাবাহিনী ও বর্মি সন্ত্রাসীদের ঠাণ্ডা মাথার গণহত্যা বলে অভিহিত করেছেন। ওই সময়ে আল জাজিরা টেলিভিশন গোপনে ধারণকৃত কয়েকটি প্রতিবেদন প্রচার করে। তাতে রোহিঙ্গা নারীদের ওপর নির্যাতনের বর্ণনাসহ সবচেয়ে অমানবিক ঘটনা দেখা যায় ৪০টি কনসেল্ট্রেশন ক্যাম্পের দৃশ্যে, সেখানে প্রায় ১ লাখ ৩০ হাজার রোহিঙ্গাকে নিজ নিজ বাড়ি থেকে উত্খাত করে আবদ্ধ করে রাখা হয়েছে। এগুলো গত চার দশক ধরে চলে আসা নির্যাতনের সামান্য কিছু প্রতীকী বর্ণনা। তবে সুড়ঙ্গের অপর প্রান্তে আলো দেখার মতো আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের পক্ষ থেকে সাম্প্রতিক সময়ে কিছু উদ্যোগ দেখা যাচ্ছে। সপ্তাহ দুই আগে বাংলাদেশ সফরে এসে নরওয়ের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বের্গে ব্রেন্দি বলেছেন, রাখাইন রাজ্য ও রোহিঙ্গা ইস্যুতে মিয়ানমারের ওপর আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের আরও চাপ বৃদ্ধি করা উচিত। কিছুদিন আগে ইন্দোনেশিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী কক্সবাজারে রোহিঙ্গা শরণার্থীদের মুখ থেকে নির্যাতন-নিপীড়নের কাহিনী শুনে গেছেন। সবচেয়ে প্রণিধানযোগ্য ও সময়োচিত আহ্বান জানিয়েছেন মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী নাজিব রেজাক। তিনি বলেছেন, আমরা চোখ-মুখ বন্ধ করে বসে থাকতে পারি না। তাদের রক্ষা করতে হবে শুধু এই জন্য নয় যে তারা মুসলমান, এই জন্য যে তারাও মানুষ। তিনি জাতিসংঘকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানিয়ছেন এবং বলেছেন, বিশ্ব সমাজ বসে বসে গণহত্যা দেখতে পারে না। জানুয়ারি মাসে কুয়ালালামপুরে রোহিঙ্গা ইস্যু নিয়ে ওআইসি পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে ১০ দফা ইশতেহার প্রকাশসহ গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করা হয়েছে। এই সংগঠনটি সত্যিকার অর্থে কার্যকর হলে বিশ্বের পথেপ্রান্তে মুসলমানদের এত নিগ্রহের সম্মুখীন হতে হতো না। ৫৭টি দেশের সংগঠন ওআইসি সৃষ্টির পর থেকে ঠুঁটো জগন্নাথ এবং মাকাল ফলের পরিচয় দিয়ে আসছে। মুসলিম বিশ্ব আজ ছিন্নবিচ্ছিন্ন, লাখ লাখ মানুষ নারী শিশুসহ ঘরবাড়িছাড়া। প্রতিদিন আত্মঘাতী বোমা বিস্ফোরণে নিজেরা নিজেদের ধ্বংস করছে। এসব দেখে শুনে ওআইসি সটান হয়ে বসে থাকা ছাড়া আর কিছুই করতে পারছে না। শিয়া-সুন্নি দ্বন্দ্ব বন্ধ এবং সব অন্ধত্বের পথ ত্যাগ করে মুসলিম শাসকরা যদি পশ্চিমা বিশ্বের লেজুড়বৃত্তি ছাড়তে পারে তাহলে ভ্রাতৃঘাতী যুদ্ধ বন্ধ হবে এবং মিয়ানমারসহ বিশ্বের অন্যান্য অঞ্চলে মুসলমানদের ওপর নির্যাতন বন্ধে তারা কার্যকর ভূমিকা রাখতে পারবে। আমেরিকার নতুন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প একের পর এক যেভাবে মুসলিম সম্প্রদায়ের বিরুদ্ধে বিষোদগার করছে তার কোনো প্রতিবাদ মুসলিম বিশ্বের নেতাদের মুখে শোনা যায় না। ওআইসির পক্ষ থেকে এ ব্যাপারে কোনো বক্তব্য নেই অথবা কী করা যায় তা নিয়ে কোনো বৈঠক বা আলোচনাও নেই। কুয়ালালামপুরে পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বৈঠককে ফলপ্রসূ করতে হলে ওআইসির পক্ষ থেকে জাতিসংঘের ওপর চাপ সৃষ্টি করতে হবে। যাতে রোহিঙ্গা ইস্যুতে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের জরুরি বৈঠক ডাকতে বাধ্য হয়। জাতিসংঘ মহাসচিবকে আহ্বান জানাতে হবে যাতে তিনি জরুরি ভিত্তিতে মিয়ানমারের রাখাইন প্রদেশে এবং বাংলাদেশে অবস্থিত রোহিঙ্গাদের দুর্দশা সচক্ষে দেখতে আসেন। একই সঙ্গে স্থায়ী সমাধানের পথের সন্ধান ও সুপারিশের জন্য বিশেষ কমিশন গঠন এবং মিয়ানমার সরকারের ওপর জাতিসংঘের অব্যাহত চাপ বজায় রাখতে হবে।

লেখক : কলামিস্ট ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক

[email protected]

নিউ অরলিনস, ইউএসএ

এই বিভাগের আরও খবর
মৃত্যু আসতে পারে যে কোনো সময়
মৃত্যু আসতে পারে যে কোনো সময়
অপনীতির অবসান
অপনীতির অবসান
গুপ্ত স্বৈরাচার
গুপ্ত স্বৈরাচার
নির্বাচন : আশায় বাঁধি বুক
নির্বাচন : আশায় বাঁধি বুক
গোলাপের সুবাস গেল কই
গোলাপের সুবাস গেল কই
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
ব্যবসায় দুর্দিন
ব্যবসায় দুর্দিন
দেশবাসী কী চায়
দেশবাসী কী চায়
ব্ল্যাক ট্রায়াঙ্গেল ও মাদক বাস্তবতা
ব্ল্যাক ট্রায়াঙ্গেল ও মাদক বাস্তবতা
মানবকল্যাণে আহেদ আলী বিশ্বাস ট্রাস্ট
মানবকল্যাণে আহেদ আলী বিশ্বাস ট্রাস্ট
ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি
ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি
অজ্ঞাত লাশ বাড়ছে
অজ্ঞাত লাশ বাড়ছে
সর্বশেষ খবর
ইসলামের শুভেচ্ছারীতি ও পদ্ধতি
ইসলামের শুভেচ্ছারীতি ও পদ্ধতি

১৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ইলহান ওমরকে যুক্তরাষ্ট্র ছাড়তে বললেন ডোনাল্ড ট্রাম্প
ইলহান ওমরকে যুক্তরাষ্ট্র ছাড়তে বললেন ডোনাল্ড ট্রাম্প

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মনোনয়ন পেয়ে আনন্দ মিছিল করতে নিষেধ করলেন শামা ওবায়েদ
মনোনয়ন পেয়ে আনন্দ মিছিল করতে নিষেধ করলেন শামা ওবায়েদ

৪৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

অ্যামাজনের সঙ্গে ৩৮ বিলিয়ন ডলারের চুক্তি করল ওপেনএআই
অ্যামাজনের সঙ্গে ৩৮ বিলিয়ন ডলারের চুক্তি করল ওপেনএআই

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কুড়িগ্রাম-৪: জামায়াত-বিএনপির হয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন আপন দুই ভাই
কুড়িগ্রাম-৪: জামায়াত-বিএনপির হয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন আপন দুই ভাই

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খুলনা বিভাগে বাবার আসনে তিন পুত্র বিএনপির প্রার্থী
খুলনা বিভাগে বাবার আসনে তিন পুত্র বিএনপির প্রার্থী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তুমি কি শাহরুখ খানকে চেনো? সুদানে আটক ভারতীয়কে বিদ্রোহীদের প্রশ্ন!
তুমি কি শাহরুখ খানকে চেনো? সুদানে আটক ভারতীয়কে বিদ্রোহীদের প্রশ্ন!

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সমুদ্র তীরে শতাব্দী পুরনো জাহাজের ধ্বংসাবশেষের খোঁজ
সমুদ্র তীরে শতাব্দী পুরনো জাহাজের ধ্বংসাবশেষের খোঁজ

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

এক বিমান বানিয়ে যতো লাভ করল ইরান
এক বিমান বানিয়ে যতো লাভ করল ইরান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৬ নভেম্বর ঝরবে উল্কাবৃষ্টি
১৬ নভেম্বর ঝরবে উল্কাবৃষ্টি

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সুপ্রিম কোর্টের ১০ আইনজীবীকে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
সুপ্রিম কোর্টের ১০ আইনজীবীকে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রেস ক্লাবে সাংবাদিকের সঙ্গে অসদাচরণে বিএফইউজে ও ডিইউজের উদ্বেগ
প্রেস ক্লাবে সাংবাদিকের সঙ্গে অসদাচরণে বিএফইউজে ও ডিইউজের উদ্বেগ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসলাম চৌধুরী মনোনয়ন না পাওয়ায় মহাসড়ক অবরোধ
আসলাম চৌধুরী মনোনয়ন না পাওয়ায় মহাসড়ক অবরোধ

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ফের ইসরায়েলে হামলা শুরু করবে হুথি?
ফের ইসরায়েলে হামলা শুরু করবে হুথি?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অক্টোবরে রপ্তানি আয় বেড়েছে ৫.৪১ শতাংশ
অক্টোবরে রপ্তানি আয় বেড়েছে ৫.৪১ শতাংশ

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তুর্কি সংসদীয় প্রতিনিধিদলের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক
তুর্কি সংসদীয় প্রতিনিধিদলের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে প্রার্থী দিতে প্রস্তুতি নিচ্ছে এনসিপি : সারজিস
৩০০ আসনে প্রার্থী দিতে প্রস্তুতি নিচ্ছে এনসিপি : সারজিস

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শার্শা আসনে বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তি
শার্শা আসনে বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে অনুষ্ঠিত হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে অনুষ্ঠিত হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামের ১০টি আসনে নতুন মুখ ৫ জন
চট্টগ্রামের ১০টি আসনে নতুন মুখ ৫ জন

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কলাপাড়ায় ৩৫ মণ জাটকা জব্দ
কলাপাড়ায় ৩৫ মণ জাটকা জব্দ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খালি পেটে গরম পানি পান কি স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী?
খালি পেটে গরম পানি পান কি স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী?

৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

মাঝ আকাশে যান্ত্রিক ত্রুটি, এয়ার ইন্ডিয়ার জরুরি অবতরণ!
মাঝ আকাশে যান্ত্রিক ত্রুটি, এয়ার ইন্ডিয়ার জরুরি অবতরণ!

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারের ৩ আসনে বিএনপির প্রার্থী হলেন যারা
কক্সবাজারের ৩ আসনে বিএনপির প্রার্থী হলেন যারা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএসপিএর নতুন কার্যালয় উদ্বোধন
বিএসপিএর নতুন কার্যালয় উদ্বোধন

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জানাজা থেকে গৃহবধূর লাশ গেল মর্গে, পালালেন স্বামী-শ্বশুর
জানাজা থেকে গৃহবধূর লাশ গেল মর্গে, পালালেন স্বামী-শ্বশুর

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের নতুন সচিব ড. নূরুন্নাহার চৌধুরী
নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের নতুন সচিব ড. নূরুন্নাহার চৌধুরী

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ক্রিকেট আর শুধু জেন্টলম্যানদের খেলা নয়, এখন সবার’
‘ক্রিকেট আর শুধু জেন্টলম্যানদের খেলা নয়, এখন সবার’

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সামিতের দুর্দান্ত পারফরম্যান্সের দিনে ফাইনালে ক্যাভালরি
সামিতের দুর্দান্ত পারফরম্যান্সের দিনে ফাইনালে ক্যাভালরি

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিংড়ায় নিষিদ্ধ চায়না জাল পুড়িয়ে দিল প্রশাসন
সিংড়ায় নিষিদ্ধ চায়না জাল পুড়িয়ে দিল প্রশাসন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
২৩৭ আসনে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
২৩৭ আসনে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক নজরে বিএনপি প্রার্থীদের তালিকা
এক নজরে বিএনপি প্রার্থীদের তালিকা

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আসতে পারে ১০ শৈত্যপ্রবাহ
আসতে পারে ১০ শৈত্যপ্রবাহ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াত আমিরের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির শফিকুল ইসলাম
জামায়াত আমিরের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির শফিকুল ইসলাম

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকার আসনগুলোতে বিএনপির প্রার্থী হলেন যারা
ঢাকার আসনগুলোতে বিএনপির প্রার্থী হলেন যারা

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চার সিনেমায় বক্স অফিসে দাপট রাশমিকার
চার সিনেমায় বক্স অফিসে দাপট রাশমিকার

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দলগুলোকে আলোচনা করে এক সপ্তাহের মধ্যে ঐকমত্যে পৌঁছাতে বলল সরকার
দলগুলোকে আলোচনা করে এক সপ্তাহের মধ্যে ঐকমত্যে পৌঁছাতে বলল সরকার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপি নেতা নাসিরুদ্দিন পাটোয়ারীর বিরুদ্ধে মামলা
এনসিপি নেতা নাসিরুদ্দিন পাটোয়ারীর বিরুদ্ধে মামলা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা-১৪ আসনে ধানের শীষের প্রার্থী মায়ের ডাকের তুলি
ঢাকা-১৪ আসনে ধানের শীষের প্রার্থী মায়ের ডাকের তুলি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শিগগিরই আমাদের সারা বছরের একটা আমলনামা প্রকাশ করব : বিডা চেয়ারম্যান
শিগগিরই আমাদের সারা বছরের একটা আমলনামা প্রকাশ করব : বিডা চেয়ারম্যান

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মনোনয়ন পেলেন ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি শ্রাবণ
মনোনয়ন পেলেন ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি শ্রাবণ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সুপ্রিম কোর্টের ১০ আইনজীবীকে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
সুপ্রিম কোর্টের ১০ আইনজীবীকে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনে বগুড়া-৭, দিনাজপুর-৩ ও ফেনী-১ আসন থেকে লড়বেন খালেদা জিয়া
নির্বাচনে বগুড়া-৭, দিনাজপুর-৩ ও ফেনী-১ আসন থেকে লড়বেন খালেদা জিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াতের নির্বাচনী ক্যাম্পেইন ও ‘নোট অব ডিসেন্ট’ নিয়ে যা বললেন রুমিন ফারহানা
জামায়াতের নির্বাচনী ক্যাম্পেইন ও ‘নোট অব ডিসেন্ট’ নিয়ে যা বললেন রুমিন ফারহানা

১৪ ঘণ্টা আগে | টক শো

কিশোরগঞ্জ-৪ আসনে ধানের শীষ প্রতীকে লড়বেন ফজলুর রহমান
কিশোরগঞ্জ-৪ আসনে ধানের শীষ প্রতীকে লড়বেন ফজলুর রহমান

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পোশাকের কার্যাদেশ চলে যাচ্ছে অন্য দেশে
পোশাকের কার্যাদেশ চলে যাচ্ছে অন্য দেশে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফরিদপুর-৩ আসনে ধানের শীষের মনোনয়ন পেলেন চৌধুরী নায়াব ইউসুফ
ফরিদপুর-৩ আসনে ধানের শীষের মনোনয়ন পেলেন চৌধুরী নায়াব ইউসুফ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের হুমকির কৌশলী জবাব নাইজেরিয়ার
ট্রাম্পের হুমকির কৌশলী জবাব নাইজেরিয়ার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়া-৬  আসনে ধানের শীষের প্রার্থী তারেক রহমান
বগুড়া-৬  আসনে ধানের শীষের প্রার্থী তারেক রহমান

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আগামী বছরেই পাকিস্তানের নৌবাহিনীতে দেখা যাবে চীনের সাবমেরিন
আগামী বছরেই পাকিস্তানের নৌবাহিনীতে দেখা যাবে চীনের সাবমেরিন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নগদ টাকার চাহিদা মেটাতে নতুন সুবিধা চালু করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
নগদ টাকার চাহিদা মেটাতে নতুন সুবিধা চালু করলো বাংলাদেশ ব্যাংক

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মেট্রোরেলের নকশায় ভুল থাকতে পারে : ডিএমটিসিএল পরিচালক
মেট্রোরেলের নকশায় ভুল থাকতে পারে : ডিএমটিসিএল পরিচালক

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গ্রাহক পর্যায়ে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সেবার খরচ বাড়ছে
গ্রাহক পর্যায়ে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সেবার খরচ বাড়ছে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিসিবির পরিচালক হিসেবে নিয়োগ পেলেন রুবাবা
বিসিবির পরিচালক হিসেবে নিয়োগ পেলেন রুবাবা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৪ দফতরে নতুন সচিব নিয়োগ দিল সরকার
৪ দফতরে নতুন সচিব নিয়োগ দিল সরকার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন চলছে
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন চলছে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমাদের যথেষ্ট পারমাণবিক অস্ত্র আছে, পৃথিবীকে ১৫০ বার উড়িয়ে দেওয়া যাবে: ট্রাম্প
আমাদের যথেষ্ট পারমাণবিক অস্ত্র আছে, পৃথিবীকে ১৫০ বার উড়িয়ে দেওয়া যাবে: ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংকটময় মুহূর্তে দেশ, কোনদিকে যাবে তা নির্ভর করছে নির্বাচনের ওপর : সিইসি
সংকটময় মুহূর্তে দেশ, কোনদিকে যাবে তা নির্ভর করছে নির্বাচনের ওপর : সিইসি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেত্রকোনা-৪ আসনে বিএনপির প্রার্থী সাবেক প্রতিমন্ত্রী বাবর
নেত্রকোনা-৪ আসনে বিএনপির প্রার্থী সাবেক প্রতিমন্ত্রী বাবর

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেট-২ আসনে ধানের শীষের প্রার্থী ইলিয়াসপত্নী লুনা
সিলেট-২ আসনে ধানের শীষের প্রার্থী ইলিয়াসপত্নী লুনা

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

প্রিন্ট সর্বাধিক
২৩৭ আসনে বিএনপির প্রার্থী
২৩৭ আসনে বিএনপির প্রার্থী

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির এমপি প্রার্থী হচ্ছেন যারা
বিএনপির এমপি প্রার্থী হচ্ছেন যারা

ভোটের মাঠে

লন্ডন গেলেন সালাহউদ্দিন
লন্ডন গেলেন সালাহউদ্দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনায় রাজি জামায়াতে ইসলামী
আলোচনায় রাজি জামায়াতে ইসলামী

প্রথম পৃষ্ঠা

আলু এখন কৃষকের বোঝা
আলু এখন কৃষকের বোঝা

পেছনের পৃষ্ঠা

উত্তাপ ছড়াচ্ছে বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ
উত্তাপ ছড়াচ্ছে বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

ইতিহাস গড়ার পথে মামদানি
ইতিহাস গড়ার পথে মামদানি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘাটে ফিরছে ইলিশভর্তি ট্রলার
ঘাটে ফিরছে ইলিশভর্তি ট্রলার

পেছনের পৃষ্ঠা

সিন্ডিকেটে আটকা পড়ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার
সিন্ডিকেটে আটকা পড়ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

ফের ভয়াবহ গ্যাসসংকট
ফের ভয়াবহ গ্যাসসংকট

পেছনের পৃষ্ঠা

দুবলার চরে রাস উৎসব শুরু
দুবলার চরে রাস উৎসব শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা

মসজিদ থেকে রক্তাক্ত স্বামীকে বাসায় নিয়ে আসেন স্থানীয়রা
মসজিদ থেকে রক্তাক্ত স্বামীকে বাসায় নিয়ে আসেন স্থানীয়রা

পেছনের পৃষ্ঠা

মুগডালে রং, চার প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
মুগডালে রং, চার প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

দেশগ্রাম

এমপিওভুক্ত হচ্ছে ১০৮৯ ইবতেদায়ি মাদ্রাসা
এমপিওভুক্ত হচ্ছে ১০৮৯ ইবতেদায়ি মাদ্রাসা

পেছনের পৃষ্ঠা

পানিতে ডুবে মৃত্যু তিন শিশুর
পানিতে ডুবে মৃত্যু তিন শিশুর

দেশগ্রাম

সুদানে গণহত্যা বন্ধে মুসলিম বিশ্বের প্রতি আহ্বান এরদোগানের
সুদানে গণহত্যা বন্ধে মুসলিম বিশ্বের প্রতি আহ্বান এরদোগানের

পূর্ব-পশ্চিম

প্যারিস মাস্টার্স জিতে ফের শীর্ষে
প্যারিস মাস্টার্স জিতে ফের শীর্ষে

মাঠে ময়দানে

ঐকমত্যে দলগুলোকে এক সপ্তাহ দিল সরকার
ঐকমত্যে দলগুলোকে এক সপ্তাহ দিল সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

বালাশী-বাহাদুরাবাদ সড়ক, রেলসেতুর দাবি
বালাশী-বাহাদুরাবাদ সড়ক, রেলসেতুর দাবি

দেশগ্রাম

৩১ দফা বাস্তবায়নে লিফলেট
৩১ দফা বাস্তবায়নে লিফলেট

দেশগ্রাম

কমলা হ্যারিসকে প্রার্থী করা ভুল ছিল : জর্জ ক্লুনি
কমলা হ্যারিসকে প্রার্থী করা ভুল ছিল : জর্জ ক্লুনি

পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপি নেতার অফিসে বোমা হামলায় শিক্ষক নিহত
বিএনপি নেতার অফিসে বোমা হামলায় শিক্ষক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

পরিচয় মিলেছে সন্দেহে গণপিটুনিতে নিহতদের
পরিচয় মিলেছে সন্দেহে গণপিটুনিতে নিহতদের

দেশগ্রাম

আফগানিস্তানে শক্তিশালী ভূমিকম্পে নিহত ২০
আফগানিস্তানে শক্তিশালী ভূমিকম্পে নিহত ২০

পূর্ব-পশ্চিম

৯ দিন পর খুলছে উত্তরা ইপিজেডের চার কারখানা
৯ দিন পর খুলছে উত্তরা ইপিজেডের চার কারখানা

দেশগ্রাম

‘মাদুরোর দিন ফুরিয়ে আসছে’
‘মাদুরোর দিন ফুরিয়ে আসছে’

পূর্ব-পশ্চিম

সড়কে গর্ত খানাখন্দ
সড়কে গর্ত খানাখন্দ

দেশগ্রাম

অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

দেশগ্রাম

পচছে আলু বীজ সবজি হেলে পড়েছে আমন ধান
পচছে আলু বীজ সবজি হেলে পড়েছে আমন ধান

দেশগ্রাম