শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৬ মার্চ, ২০১৭

মিয়ানমারের ওপর জাতিসংঘের চাপ বাড়াতে হবে

মেজর জেনারেল এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার পিএসসি (অব.)
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
মিয়ানমারের ওপর জাতিসংঘের চাপ বাড়াতে হবে

২৮ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশ প্রতিদিনের প্রথম পৃষ্ঠায় ছাপা হওয়া একটা খবরে দেখলাম জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক বিশেষ দূত ইয়াংঘি লি কক্সবাজারে রোহিঙ্গা শিবির পরিদর্শন শেষে উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা প্রকাশ করেছেন এবং বলেছেন মিয়ানমার সেনাবাহিনী কর্তৃক রোহিঙ্গাদের ওপর অত্যাচার-নির্যাতনের প্রমাণ রয়েছে। কিছু দিন আগে আরেকটি বক্তব্যে ইয়াংঘি বলেছেন, সম্প্রতি সেনাবাহিনীর হাতে প্রায় ৪০০ রোহিঙ্গা নিহত এবং ৬৫ হাজার মানুষ ভিটাবাড়ি থেকে উত্খাত হয়ে বাংলাদেশে পালিয়ে এসেছে। মিয়ানমারের সেনাবাহিনী সুপরিকল্পিতভাবে একটা জাতিগোষ্ঠীর বিরুদ্ধে দীর্ঘদিন ধরে নিধনযজ্ঞ ও গণহত্যা চালাচ্ছে, যা বন্ধ করার জন্য এতদিন জাতিসংঘের পক্ষ থেকে কার্যকর কোনো ভূমিকা দেখা যায়নি। নিরুপায় রোহিঙ্গা নারীরা স্বামী-সন্তান হারিয়ে বিলাপ করছেন আর বলছেন, নিত্যদিনের নির্যাতনের চেয়ে বোমা ফেলে তাদের একদিনে মেরে ফেললে সব জ্বালা-যন্ত্রণা নিভে যাবে। কাউকে আর কিছু করতে হবে না। নির্যাতনের চরম সীমা লঙ্ঘন করেছে মিয়ানমার সেনাবাহিনী। সম্প্রতি রোহিঙ্গাদের বসতি এলাকা ঘেরাও করে, সব আন্তর্জাতিক সাহায্যকর্মী ও সাংবাদিকদের প্রবেশ নিষিদ্ধ ঘোষণা দিয়ে একনাগাড়ে প্রায় চার মাস অপারেশন চালায় সেনাবাহিনী। জাতিসংঘসহ সারা বিশ্বের মানুষ সব জেনেও কিছুই করতে পারেনি, সেখানে ত্রাণ সাহায্য পর্যন্ত পাঠাতে পারেনি। একবিংশ শতাব্দীতে মানবজাতির এমন অসহায়ত্ব মেনে নেওয়া যায় না। তাই অসহায়-নিপীড়িত মানুষকে বাঁচানোর জন্য অনবরত প্রতিদিন, প্রতি মুহূর্তে এই বর্বরতার প্রতিবাদ চালিয়ে যেতে হবে, থেমে যাওয়ার সুযোগ নেই।

দেরিতে হলেও জাতিসংঘের বিশেষ দূত ইয়াংঘির বক্তব্যকে স্বাগত জানাই। তবে তার এই বক্তব্য রোহিঙ্গাদের রক্ষা করার জন্য যথেষ্ট নয়। সাদামাটা গতানুগতিক বক্তব্য সমস্যা সমাধানের জন্য যা করণীয় তার তুলনায় কিছুই না। জাতিসংঘের মহাসচিবের পক্ষ থেকে জোরালো কোনো বক্তব্য এ পর্যন্ত শোনা যায়নি। এই সংকট নতুন কোনো ঘটনা নয়। সুপরিকল্পিতভাবে শুরু হওয়া এই গণহত্যা ও উত্খাতের প্রথম বহিঃপ্রকাশ ঘটে ১৯৭৮ সালে, যখন মিয়ানমার সেনাবাহিনী কোনো রকম উসকানি ও প্রেক্ষাপট ব্যতিরেকে নিজ দেশের মানুষের বিরুদ্ধে সর্বাত্মক সামরিক অভিযান চালায়। নিজ দেশের মানুষের বিরুদ্ধে অকস্মাৎ এমন সামরিক অভিযান বিশ্বে একমাত্র হিটলার ছাড়া আর কেউ করেনি। জাতিগতভাবে রোহিঙ্গা সম্প্রদায়ের প্রায় ১০ লাখেরও কিছু বেশি মানুষের বসতি ছিল এক সময়ে মিয়ানমারের রাখাইন প্রদেশে, যার পূর্ব নাম আরাকান। এরা ধর্মীয়ভাবে মুসলমান। এক সময় ১০ লাখের বেশি থাকলেও এখন তার সঠিক সংখ্যা কত তা নির্দিষ্টভাবে বলা না গেলেও এ কথা বলা যায় অর্ধেকও নেই। যারা নেই তাদের বড় অংশ, প্রায় পাঁচ লাখের আশ্রয় হয়েছে কক্সবাজারের ঝোপজঙ্গল এবং দুর্গম পাহাড়ের খাদের মধ্যে। উন্নত ও নিরাপদ জীবনের আশায় মালয়েশিয়া অথবা অস্ট্রেলিয়ায় গমনের যাত্রাপথে অনেকের সলিল সমাধি ঘটেছে গহিন জঙ্গলে, আর নয়তো উত্তাল সাগরের মাঝখানে। নিজের জীবন হাতে নিয়ে শত শত বছরের চৌদ্দ পুরুষের ভিটামাটি তারা স্বইচ্ছায় ত্যাগ করেনি, কেউ করে না। জাতিগত নিধন বা এথনিক ক্লেঞ্জিংয়ের কবলে পড়ে রোহিঙ্গারা আজ ভিটামাটি ছাড়া উদ্বাস্তু। যারা এখনো মাটি কামড়ে আছেন তারা প্রতিনিয়ত কেয়ামত দর্শন করছেন। জ্বালাও-পোড়াও, হত্যা-ধর্ষণ, লুণ্ঠন চলছে। চালাচ্ছে মিয়ানমারের সেনাবাহিনীর সদস্যরা, সঙ্গে যোগ দিচ্ছে স্থানীয় বৌদ্ধ সম্প্রদায়ের একশ্রেণির উগ্রবাদী মানুষ। গৌতম বুদ্ধের অহিংসা পরম ধর্মের বাণী এখন মাটিতে গড়াগড়ি খাচ্ছে। ধর্মই এখন অধর্মের বড় হাতিয়ার। মানবতার ঝাণ্ডা বহনকারী পশ্চিমা বিশ্ব প্রায় চার দশক নীরবতা পালন করার পর ইদানীং উচ্চবাচ্য শুরু করলেও ঝেড়ে কাশছেন না। কেমন যেন ধরি মাছ না ছুঁই পানি, এরকম একটা ভাব। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে বিশ্বাসযোগ্য স্বাধীন তদন্ত করার কথা বলা হয়েছে। ঢাকার মার্কিন রাষ্ট্রদূত উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। ব্রিটিশ রাষ্ট্রদূতসহ পশ্চিমা বিশ্বের কয়েকজন রাষ্ট্রদূত কক্সবাজারের রোহিঙ্গা ক্যাম্প পরিদর্শন শেষে ওই একইভাবে উদ্বেগ প্রকাশ ও তদন্ত দাবি করেছেন। কোনো কোনো রাষ্ট্রদূত মিয়ানমারের বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগ উত্থাপন করেছেন। এতে মিয়ানমার সরকার কিছুটা নড়াচড়া শুরু করেছে। কিন্তু তাদের আসল উদ্দেশ্য বোঝা যাচ্ছে না। কারণ, সম্প্রতি মিয়ানমার সরকার একটা তদন্ত বা পরিস্থিতি মূল্যায়ন কমিটি গঠন করেছে, যার প্রধান করা হয়েছে মিইন্টসিউ নামের একজন জেনারেলকে, যিনি এর আগে রোহিঙ্গাদের বিরুদ্ধে সেনা অভিযানের নেতৃত্ব দেন। সে সময়ের অপকর্মের জন্য যুক্তরাষ্ট্র তাকে কালো তালিকাভুক্ত করেছিল। তাছাড়া ওই কমিটিতে রোহিঙ্গাদের কোনো প্রতিনিধিত্ব রাখা হয়নি। সুতরাং ওই কমিটির তদন্ত প্রতিবেদন কেমন হবে তা এখনই বোঝা যাচ্ছে। জাতিসংঘসহ আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় ও মিডিয়া সোচ্চার হতে শুরু করে ২০১২ সালে আরেক দফা নিধনযজ্ঞের পর। তখন বৌদ্ধ সম্প্রদায়ের একজন নারী রোহিঙ্গা সম্প্রদায়ের কোনো ব্যক্তি কর্তৃক ধর্ষিত হওয়ার অভিযোগে আবার রোহিঙ্গাদের বিরুদ্ধে সামরিক বাহিনী অভিযানে নামে। সে সময়ের ঘটনার ওপর ব্যাংকক ভিত্তিক মানবাধিকার সংগঠনের প্রধান নির্বাহী ম্যাথিউ স্মিথ কয়েকটি অনুসন্ধানী প্রতিবেদন করেন। সেগুলো সিএনএন এবং টাইমস ম্যাগাজিনে প্রচারিত ও প্রকাশিত হয়েছে। একটি রিপোর্টের সামান্য অংশ এখানে উল্লেখ করছি। ২০১২ সালের ২৩ অক্টোবর। ঘটনাস্থল ছোট গ্রাম ম্রাউকইউ। সেনাবাহিনী এবং বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী বর্মি সম্প্রদায়ের লোক একসঙ্গে ওই গ্রামে অতর্কিত আক্রমণ চালায়। ৭০ নারী পুরুষ শিশুকে অস্ত্রের মুখে এক জায়গায় তারা জড়ো করে এবং ব্রাশ ফায়ার করে সবাইকে হত্যা করে। তারপর একসঙ্গে গণকবর দেওয়া হয়। ৭০ জনের মধ্যে ২৮ জন ছিল শিশু, যার ভিতর আবার ১৩ জন পাঁচ বছরের নিচের বয়সের। কয়েকজন শিশুকে জ্বলন্ত আগুনের ভিতর নিক্ষেপ করার কথা উল্লেখ করেছেন ম্যাথিউ তার প্রতিবেদনে। এটাকে প্রতিবেদক সেনাবাহিনী ও বর্মি সন্ত্রাসীদের ঠাণ্ডা মাথার গণহত্যা বলে অভিহিত করেছেন। ওই সময়ে আল জাজিরা টেলিভিশন গোপনে ধারণকৃত কয়েকটি প্রতিবেদন প্রচার করে। তাতে রোহিঙ্গা নারীদের ওপর নির্যাতনের বর্ণনাসহ সবচেয়ে অমানবিক ঘটনা দেখা যায় ৪০টি কনসেল্ট্রেশন ক্যাম্পের দৃশ্যে, সেখানে প্রায় ১ লাখ ৩০ হাজার রোহিঙ্গাকে নিজ নিজ বাড়ি থেকে উত্খাত করে আবদ্ধ করে রাখা হয়েছে। এগুলো গত চার দশক ধরে চলে আসা নির্যাতনের সামান্য কিছু প্রতীকী বর্ণনা। তবে সুড়ঙ্গের অপর প্রান্তে আলো দেখার মতো আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের পক্ষ থেকে সাম্প্রতিক সময়ে কিছু উদ্যোগ দেখা যাচ্ছে। সপ্তাহ দুই আগে বাংলাদেশ সফরে এসে নরওয়ের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বের্গে ব্রেন্দি বলেছেন, রাখাইন রাজ্য ও রোহিঙ্গা ইস্যুতে মিয়ানমারের ওপর আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের আরও চাপ বৃদ্ধি করা উচিত। কিছুদিন আগে ইন্দোনেশিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী কক্সবাজারে রোহিঙ্গা শরণার্থীদের মুখ থেকে নির্যাতন-নিপীড়নের কাহিনী শুনে গেছেন। সবচেয়ে প্রণিধানযোগ্য ও সময়োচিত আহ্বান জানিয়েছেন মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী নাজিব রেজাক। তিনি বলেছেন, আমরা চোখ-মুখ বন্ধ করে বসে থাকতে পারি না। তাদের রক্ষা করতে হবে শুধু এই জন্য নয় যে তারা মুসলমান, এই জন্য যে তারাও মানুষ। তিনি জাতিসংঘকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানিয়ছেন এবং বলেছেন, বিশ্ব সমাজ বসে বসে গণহত্যা দেখতে পারে না। জানুয়ারি মাসে কুয়ালালামপুরে রোহিঙ্গা ইস্যু নিয়ে ওআইসি পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে ১০ দফা ইশতেহার প্রকাশসহ গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করা হয়েছে। এই সংগঠনটি সত্যিকার অর্থে কার্যকর হলে বিশ্বের পথেপ্রান্তে মুসলমানদের এত নিগ্রহের সম্মুখীন হতে হতো না। ৫৭টি দেশের সংগঠন ওআইসি সৃষ্টির পর থেকে ঠুঁটো জগন্নাথ এবং মাকাল ফলের পরিচয় দিয়ে আসছে। মুসলিম বিশ্ব আজ ছিন্নবিচ্ছিন্ন, লাখ লাখ মানুষ নারী শিশুসহ ঘরবাড়িছাড়া। প্রতিদিন আত্মঘাতী বোমা বিস্ফোরণে নিজেরা নিজেদের ধ্বংস করছে। এসব দেখে শুনে ওআইসি সটান হয়ে বসে থাকা ছাড়া আর কিছুই করতে পারছে না। শিয়া-সুন্নি দ্বন্দ্ব বন্ধ এবং সব অন্ধত্বের পথ ত্যাগ করে মুসলিম শাসকরা যদি পশ্চিমা বিশ্বের লেজুড়বৃত্তি ছাড়তে পারে তাহলে ভ্রাতৃঘাতী যুদ্ধ বন্ধ হবে এবং মিয়ানমারসহ বিশ্বের অন্যান্য অঞ্চলে মুসলমানদের ওপর নির্যাতন বন্ধে তারা কার্যকর ভূমিকা রাখতে পারবে। আমেরিকার নতুন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প একের পর এক যেভাবে মুসলিম সম্প্রদায়ের বিরুদ্ধে বিষোদগার করছে তার কোনো প্রতিবাদ মুসলিম বিশ্বের নেতাদের মুখে শোনা যায় না। ওআইসির পক্ষ থেকে এ ব্যাপারে কোনো বক্তব্য নেই অথবা কী করা যায় তা নিয়ে কোনো বৈঠক বা আলোচনাও নেই। কুয়ালালামপুরে পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বৈঠককে ফলপ্রসূ করতে হলে ওআইসির পক্ষ থেকে জাতিসংঘের ওপর চাপ সৃষ্টি করতে হবে। যাতে রোহিঙ্গা ইস্যুতে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের জরুরি বৈঠক ডাকতে বাধ্য হয়। জাতিসংঘ মহাসচিবকে আহ্বান জানাতে হবে যাতে তিনি জরুরি ভিত্তিতে মিয়ানমারের রাখাইন প্রদেশে এবং বাংলাদেশে অবস্থিত রোহিঙ্গাদের দুর্দশা সচক্ষে দেখতে আসেন। একই সঙ্গে স্থায়ী সমাধানের পথের সন্ধান ও সুপারিশের জন্য বিশেষ কমিশন গঠন এবং মিয়ানমার সরকারের ওপর জাতিসংঘের অব্যাহত চাপ বজায় রাখতে হবে।

লেখক : কলামিস্ট ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক

[email protected]

নিউ অরলিনস, ইউএসএ

এই বিভাগের আরও খবর
ঋণ পুনঃ তফসিল
ঋণ পুনঃ তফসিল
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন
ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীর টাকা ছিনতাই
চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীর টাকা ছিনতাই

১ সেকেন্ড আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইন্দোনেশিয়ায় সরকারি ফ্রি মিল খেয়ে অসুস্থ ৮০০ স্কুল শিক্ষার্থী
ইন্দোনেশিয়ায় সরকারি ফ্রি মিল খেয়ে অসুস্থ ৮০০ স্কুল শিক্ষার্থী

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্ঘটনায় প্রাণ হারালেন ‘ইয়া আলী’ গানের গায়ক জুবিন গার্গ
দুর্ঘটনায় প্রাণ হারালেন ‘ইয়া আলী’ গানের গায়ক জুবিন গার্গ

২৩ মিনিট আগে | শোবিজ

বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে মাদকবিরোধী ফুটবল ম্যাচ
বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে মাদকবিরোধী ফুটবল ম্যাচ

২৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

চার বছরের মধ্যেই ঝুঁকিতে সিনেমা হল ব্যবসা, বন্ধ মধুবন সিনেপ্লেক্স
চার বছরের মধ্যেই ঝুঁকিতে সিনেমা হল ব্যবসা, বন্ধ মধুবন সিনেপ্লেক্স

২৯ মিনিট আগে | শোবিজ

ঠাকুরগাঁওয়ে ১২০ টাকায় পুলিশের চাকরি পেলেন ১৯ জন
ঠাকুরগাঁওয়ে ১২০ টাকায় পুলিশের চাকরি পেলেন ১৯ জন

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বেনাপোল দিয়ে দুই দিনে গেল ৫৬ মেট্রিক টন ইলিশ
বেনাপোল দিয়ে দুই দিনে গেল ৫৬ মেট্রিক টন ইলিশ

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এবার ট্রাম্পের রোষানলে ইরানের চাবাহার বন্দর হারাচ্ছে ভারত?
এবার ট্রাম্পের রোষানলে ইরানের চাবাহার বন্দর হারাচ্ছে ভারত?

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কর্মচ্যুতির আশঙ্কায় বেনাপোল বন্দরে শ্রমিক বিক্ষোভ
কর্মচ্যুতির আশঙ্কায় বেনাপোল বন্দরে শ্রমিক বিক্ষোভ

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে ১২৪৭ মণ্ডপে শারদীয় দুর্গোৎসবের আয়োজন
টাঙ্গাইলে ১২৪৭ মণ্ডপে শারদীয় দুর্গোৎসবের আয়োজন

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মানিকগঞ্জ জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি সোহা গ্রেফতার
মানিকগঞ্জ জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি সোহা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউরোপে যাওয়ার নতুন সাগরপথ চালু করছে চীন?
ইউরোপে যাওয়ার নতুন সাগরপথ চালু করছে চীন?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নওগাঁ সীমান্ত দিয়ে ১৬ জনকে পুশইন বিএসএফের
নওগাঁ সীমান্ত দিয়ে ১৬ জনকে পুশইন বিএসএফের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, বিক্ষোভে উত্তাল রাবি
পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, বিক্ষোভে উত্তাল রাবি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপালে বিক্ষোভকারীদের ওপর গুলি, অবাক করা দাবি অলির
নেপালে বিক্ষোভকারীদের ওপর গুলি, অবাক করা দাবি অলির

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় উৎপাদন বেশি হলেও সবজির দাম বাড়তি
বগুড়ায় উৎপাদন বেশি হলেও সবজির দাম বাড়তি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেনে রাশিয়ার কতো সেনা যুদ্ধ করছেন জানালেন পুতিন
ইউক্রেনে রাশিয়ার কতো সেনা যুদ্ধ করছেন জানালেন পুতিন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দলীয়করণ রয়ে গেছে, শুধু রূপ বদলেছে: ইফতেখারুজ্জামান
দলীয়করণ রয়ে গেছে, শুধু রূপ বদলেছে: ইফতেখারুজ্জামান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র বিমান বাহিনীর ‘অপারেশন প্যাসিফিক এঞ্জেল ২৫-৩’ সমাপ্ত
বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র বিমান বাহিনীর ‘অপারেশন প্যাসিফিক এঞ্জেল ২৫-৩’ সমাপ্ত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ময়মনসিংহে বই উপহার দিয়েছে বসুন্ধরা শুভসংঘ
ময়মনসিংহে বই উপহার দিয়েছে বসুন্ধরা শুভসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গুইমারায় বিএনপির সাংগঠনিক সভা অনুষ্ঠিত
গুইমারায় বিএনপির সাংগঠনিক সভা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা সিটিকে ইসরায়েলি সেনাদের গোরস্থান বানানোর হুমকি হামাসের
গাজা সিটিকে ইসরায়েলি সেনাদের গোরস্থান বানানোর হুমকি হামাসের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাবিতে দুই দিনব্যাপী ফ্রি হেলথ ক্যাম্প
শাবিতে দুই দিনব্যাপী ফ্রি হেলথ ক্যাম্প

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিলেট সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
সিলেট সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

গণঅভ্যুত্থানের সময় কাশিমপুর কারাগার থেকে পালানো ফাঁসির আসামি গ্রেফতার
গণঅভ্যুত্থানের সময় কাশিমপুর কারাগার থেকে পালানো ফাঁসির আসামি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ওষুধের দোকানের আড়ালে মদ বিক্রি, আইনজীবীসহ আটক ৩
ওষুধের দোকানের আড়ালে মদ বিক্রি, আইনজীবীসহ আটক ৩

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাবিতে INFS প্রাক্তনদের মিলনমেলা
ঢাবিতে INFS প্রাক্তনদের মিলনমেলা

২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

দুর্গাপূজা ঘিরে ষড়যন্ত্র হলে বিএনপি রুখে দেবে: দুলু
দুর্গাপূজা ঘিরে ষড়যন্ত্র হলে বিএনপি রুখে দেবে: দুলু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণহত্যা ও জীবাশ্ম জ্বালানির বিরুদ্ধে মোংলায় সাইকেল র‍্যালি
গণহত্যা ও জীবাশ্ম জ্বালানির বিরুদ্ধে মোংলায় সাইকেল র‍্যালি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে চোর সন্দেহে যুবককে পিটিয়ে হত্যা
ঝিনাইদহে চোর সন্দেহে যুবককে পিটিয়ে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা ম্যাচ দিয়ে শুরু সুপার ফোর, দেখে নিন পূর্ণাঙ্গ সূচি
বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা ম্যাচ দিয়ে শুরু সুপার ফোর, দেখে নিন পূর্ণাঙ্গ সূচি

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন পদক্ষেপে এবার গুরুত্বপূর্ণ সমুদ্রবন্দরের নিয়ন্ত্রণ হারাতে পারে ভারত
মার্কিন পদক্ষেপে এবার গুরুত্বপূর্ণ সমুদ্রবন্দরের নিয়ন্ত্রণ হারাতে পারে ভারত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘সুপার ফোরের আগে বিদায় নিতে হবে কল্পনাও করিনি’
‘সুপার ফোরের আগে বিদায় নিতে হবে কল্পনাও করিনি’

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ
সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার
জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি আরব ও পাকিস্তানের প্রতিরক্ষা চুক্তি নিয়ে যা বলল ভারত
সৌদি আরব ও পাকিস্তানের প্রতিরক্ষা চুক্তি নিয়ে যা বলল ভারত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আফগানিস্তানের বাগরাম ঘাঁটি আবারও নিয়ন্ত্রণে নিতে চায় যুক্তরাষ্ট্র
আফগানিস্তানের বাগরাম ঘাঁটি আবারও নিয়ন্ত্রণে নিতে চায় যুক্তরাষ্ট্র

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তিতে অন্য দেশও যোগ দিতে পারবে: খাজা আসিফ
পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তিতে অন্য দেশও যোগ দিতে পারবে: খাজা আসিফ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশি ঋণ ছাড়ালো ১১২ বিলিয়ন ডলার
বিদেশি ঋণ ছাড়ালো ১১২ বিলিয়ন ডলার

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পাকিস্তানের সঙ্গে ‘ন্যাটোর মতো’ চুক্তি, সৌদি গণমাধ্যমে উচ্ছ্বাস
পাকিস্তানের সঙ্গে ‘ন্যাটোর মতো’ চুক্তি, সৌদি গণমাধ্যমে উচ্ছ্বাস

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় পুঁতে রাখা বোমায় উড়ে গেল ৪ ইসরায়েলি সেনা
গাজায় পুঁতে রাখা বোমায় উড়ে গেল ৪ ইসরায়েলি সেনা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে বহনকারী হেলিকপ্টারে যান্ত্রিক ত্রুটি, জরুরি অবতরণ
ট্রাম্পকে বহনকারী হেলিকপ্টারে যান্ত্রিক ত্রুটি, জরুরি অবতরণ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া থেকে এক হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত পেল ইউক্রেন
রাশিয়া থেকে এক হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত পেল ইউক্রেন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা সিটিকে ইসরায়েলি সেনাদের গোরস্থান বানানোর হুমকি হামাসের
গাজা সিটিকে ইসরায়েলি সেনাদের গোরস্থান বানানোর হুমকি হামাসের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনপন্থী নেতা মাহমুদ খলিলকে আলজেরিয়া অথবা সিরিয়াতে প্রত্যাবর্তনের নির্দেশ
ফিলিস্তিনপন্থী নেতা মাহমুদ খলিলকে আলজেরিয়া অথবা সিরিয়াতে প্রত্যাবর্তনের নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় নিঃশর্ত যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে যুক্তরাষ্ট্রের ভেটো, এ নিয়ে ৬ বার
গাজায় নিঃশর্ত যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে যুক্তরাষ্ট্রের ভেটো, এ নিয়ে ৬ বার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ
নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আলোচনা ছাড়া কর্মসূচি গণতন্ত্রের জন্য শুভ নয় : মির্জা ফখরুল
আলোচনা ছাড়া কর্মসূচি গণতন্ত্রের জন্য শুভ নয় : মির্জা ফখরুল

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়
ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের
নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক

নগর জীবন

অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক

সম্পাদকীয়

বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে

সম্পাদকীয়

এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি
এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি

পেছনের পৃষ্ঠা

গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ
গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি
সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে
ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত
আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার
সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার

নগর জীবন

কবরস্থানে নবজাতক  বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম
কবরস্থানে নবজাতক বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম

দেশগ্রাম

বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি
বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড
ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট

সম্পাদকীয়

রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা
রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা

দেশগ্রাম

জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা
জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা

দেশগ্রাম

বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়
বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়

নগর জীবন

ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন
ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন

সম্পাদকীয়

স্বামী-সন্তান হারানো সংগ্রামী বৃদ্ধার পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
স্বামী-সন্তান হারানো সংগ্রামী বৃদ্ধার পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

নগর জীবন

নিউইয়র্কে প্রবাসী সমাবেশে ভাষণ দেবেন ইউনূস
নিউইয়র্কে প্রবাসী সমাবেশে ভাষণ দেবেন ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম
কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম

মাঠে ময়দানে

৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে
৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার জয়ে সুপার ফোরে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কার জয়ে সুপার ফোরে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামায় আসছে ‘চোর’
ক্যাপিটাল ড্রামায় আসছে ‘চোর’

শোবিজ