শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১১ মার্চ, ২০১৭ আপডেট:

চরমন্তাজ : এক দুর্গম জনপদের গল্প

শাইখ সিরাজ
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
চরমন্তাজ : এক দুর্গম জনপদের গল্প

বাংলাদেশের মানচিত্রে সর্বদক্ষিণাঞ্চলে যে বিন্দুগুলো চোখে পড়ে সেগুলো সবই একেকটি চর। গুগল আর্থ থেকে সেগুলোর চেহারা অন্যরকম। ধীরে ধীরে কাছে আনলে বোঝা যায় এ চরগুলো ছোট ছোট জনপদ। কিন্তু মূল ভূখণ্ড থেকে বিচ্ছিন্ন। এখানে জীবনের অনেক উপকরণই এখনো অনুপস্থিত। এই আধুনিক সময়ে চরের অনেক মানুষ পাঁচটি মৌলিক অধিকার থেকে বিচ্ছিন্ন। এ মানুষের সংখ্যাও একেবারে কম নয়। কয়েক লাখ হবেই। নদী বা সাগর সব চরাঞ্চলের মানুষের জীবনচিত্রই একসময় একরকম ছিল। কিন্তু গত এক দশকে দেশের বিভিন্ন নদীর চরের জীবন-জীবিকার আমূল পরিবর্তন ঘটেছে। আগে অধিকাংশ চর ছিল ফসলহীন পতিত। কোথাও কোথাও বাদাম, অল্পবিস্তর আলুসহ দুয়েকটি কম উৎপাদনশীল ফসল হতো। চরের ফসল বড় কৃষকের ধর্তব্যের মধ্যে ছিল না। হতদরিদ্র চরাঞ্চলের প্রান্তিক কৃষক বছরে দুয়েকটি ফসলের ওপর নির্ভর করেই কাটাত জীবন। এখন দেশের সব কটি নদীর চরই ফসলে পূর্ণ হয়ে হয়েছে। চর এখন কৃষি অর্থনীতিতে রাখছে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা। তার পরও চরের জীবন এখনো আটকে আছে। দুর্বল যোগাযোগের কারণে চরবাসী তাদের কাঙ্ক্ষিত সুখের কাছে পৌঁছতে পারছে না। মনে পড়ছে সিরাজগঞ্জের কাজীপাড়া উপজেলার নাটুয়ার চরের কথা। কয়েক বছর আগে সিরাজগঞ্জ থেকে যমুনা নদী তার আঁকাবাঁকা শাখা নদীতে প্রায় দেড় দুই ঘণ্টা যাওয়ার পর ওই নাটুয়ার চরে পৌঁছেছিলাম। নৌকা থেকে নেমে বাঁধের ওপর দাঁড়িয়ে অবাক হয়েছিলাম। সাদা বালির ওপর মনে হলো লাল রঙের কার্পেটের টুকরা। বিচ্ছিন্নভাবে পড়ে আছে এমন অসংখ্য কার্পেট। সেগুলো সবই ছিল মরিচ। মরিচ খেত থেকে তুলে এভাবে শুকাতে দেওয়া হয়। রীতিমতো সেটি এক মরিচ দ্বীপে পরিণত হয়েছিল। তখন যোগাযোগের অসুবিধার কারণে মানুষ মরিচের বাজারমূল্য পেত না। আমরা প্রাণ কোম্পানির সঙ্গে ওই চরের কৃষকদের সরাসরি যোগাযোগ করিয়ে দিই। আনুষ্ঠানিকভাবে তাদের মরিচ কেনা শুরু হয়। এখন ওই কৃষকরা বাণিজ্যিক একটি সূত্র পেয়ে আরও অনেক ভালো আছেন। সেখানে এলজিইডির মাধ্যমে একটি স্থায়ী বাজার অবকাঠামো নির্মাণের ব্যাপারেও উদ্যোগ ও প্রকল্প গ্রহণ করা হয়। এটি একটি চিত্র মাত্র। সারা দেশে অসংখ্য চর রয়েছে। একেক চরের একেক সংকট। চরাঞ্চলের মানুষ ভাগ্যোন্নয়নের জন্য নিজেদের মতো সর্বোচ্চ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। কিন্তু এর জন্য তাদের নানারকম সংগ্রাম করতে হচ্ছে। নদীর চরাঞ্চলে যে বিপুল সম্ভাবনা এখন চোখে পড়ছে সমুদ্রের চর এখনো এ সম্ভাবনার ধারেকাছেও পৌঁছেনি। অসংখ্য ছোট-বড় চরের হাজার হাজার মানুষ জীবনের মূল স্রোত থেকে আলাদা হয়ে প্রতিনিয়ত মোকাবিলা করছে এক কঠিন সময়।

 

 

 

গত ১৬ জানুয়ারি দেশের এমন এক দুর্গম চরে গিয়েছিলাম। চরটির নাম চরমন্তাজ। পটুয়াখালীর কলাপাড়া থেকে আন্ধারমানিক নদীপথে একটি স্পিডবোটে আমরা রওনা হই একেবারে দুর্গম এবং নদী ও সাগর দ্বারা মূল ভূখণ্ড থেকে বিচ্ছিন্ন ওই চরের পথে। সাগর থেকে নেমে আসা নদী, শাখা নদী, মোহনা একটির পর আরেকটির অবস্থান। ক্রমেই বিস্তীর্ণ জলরাশির দিকে এগিয়ে যাচ্ছি আমরা। অথৈ পানি আর উত্তাল ঢেউ আমাদের কাছে কিছুটা ভয়ঙ্কর মনে হলেও সাগর-নদী-বিপদসংকেত আর ঝড়-ঝঞ্ঝার সঙ্গে যুদ্ধ করে টিকে থাকা মানুষের কাছে পানিপথের বিকল্প নেই। একে একে পায়রা বন্দর, টিয়াখালী তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র, শেরেবাংলা নৌঘাঁটি পেরোলাম। দেখলাম, একের পর এক গড়ে উঠছে স্থাপনা। দেশের দক্ষিণ প্রান্তে বঙ্গোপসাগর পাড়ে এসে রচিত হচ্ছে উন্নয়নের নানান স্বপ্ন। বিস্তীর্ণ জলরাশির এ জায়গাগুলোয় প্রাকৃতিক দুর্যোগের একেক স্মৃতি কালের সাক্ষী হয়ে আছে। দুর্গম নদীপথে যেতে দূরের যে গ্রামগুলো দেখছিলাম, তার সব জায়গায় প্রাকৃতিক দুর্যোগের নানা ঘটনার সাক্ষী।

চলতে চলতে চোখ আটকে গেল নদীপাড়ে কৃষকের ব্যস্ততা দেখে। স্পিডবোট থামিয়ে উঠে গেলাম খেতে। প্রকৃতির সঙ্গে যুদ্ধ করে টিকে থাকা কৃষক। স্বপ্ন, দুঃস্বপ্ন ও উত্থান-পতনের ভিতর দিয়ে কোনোরকম দুয়েকটি লাভজনক ফসলের সন্ধান পেয়ে টিকে আছেন। একরের পর একর জমিতে তরমুজের আবাদ। অনেক অপ্রাপ্তির ভিতর কিছুটা স্বস্তি এসেছে মানুষগুলোর মনে। নানান উড়ো খবরে আতঙ্কিত তারা। তাদের কাছে খবর আছে সরকার ওই জমি অধিগ্রহণ করবে। তাই মানুষ দেখলেই আতঙ্কিত হন। আমাদের দেখেও কিছুটা বিভ্রান্ত হলেন সহজ সরল মানুষগুলো। হাত জোড় করে অনুরোধ করলেন সরকারকে যেন জানাই তাদের এই জমি কোনোভাবেই যেন অধিগ্রহণ করা না হয়।

সাগর থেকে বেরিয়েছে নানা নামের নানান নদী। একইভাবে মানচিত্রে যদি দেখি একেবারে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র বিন্দুর মতো কিছু জয়গা রয়েছে। এসবই চর। এর মধ্যে কোনো চরে জনবসতি আছে, প্রতিকূল জীবন সংসার নিয়ে টিকে আছে মানুষ, কোনো চর এখনো মানুষের স্থায়ী বসবাসের অনুকূল হয়ে ওঠেনি। স্পিডবোটেই দীর্ঘ প্রায় তিন ঘণ্টা পেরিয়ে আমরা পৌঁছলাম চরমন্তাজে। পটুয়াখালীর গলাচিপা উপজেলার দুর্গম এক ইউনিয়ন। নানা দুর্ভোগ ও প্রতিকূলতা মোকাবিলা করে টিকে আছেন এ ইউনিয়নের মানুষ। স্থলভাগে জমিজিরাত চাষ নিয়ে যারা আছেন, তারা দুবেলা দুমুঠো খেতে পাচ্ছেন, আছেন কোনোরকম। কিন্তু চরমন্তাজে শত বছরের এক ভাসমান জনগোষ্ঠীর নাম ‘মান্তা’। সেখানে নদীতে ভাসমান ১৩০টি মান্তা পরিবার। মান্তা পরিবারের প্রতিটি সদস্যের নৌকায় জন্ম, নৌকাতেই বেড়ে ওঠা, ঘরবসতি, নৌকাতেই মৃত্যু এ মানুষগুলোর। মান্তা শব্দটির মানে একেকজনের কাছে একেকরকম।

ওই সম্প্রদায়ের অভিভাবক পর্যায়ের শাহজাহান সরদার, সালাম সরদারের সঙ্গে কথা বলে জানলাম, বহু আগে থেকেই তাদের একটু নিম্নবর্ণের গণ্য করা হয়। অন্ন, বস্ত্র, বাসস্থান, স্বাস্থ্য, শিক্ষা যে বিষয়গুলো মৌলিক অধিকার, সেগুলো এ নৌকার ঘরগুলোয় পৌঁছেনি। দুর্দশা আর অসুবিধাকে সঙ্গী করেই চলছেন একেকজন পূর্ণবয়স্ক কর্মজীবী মানুষ। শিশু, নারী, বৃদ্ধ সবাই একই রকম। কোহিনুর বেগম চুলায় চড়িয়েছেন রান্না। তার পরিবারের অনেকেই আছেন এখানে। বোঝাই যায়, অল্প বয়সেই বুড়িয়ে যান এ নৌকার নারীরা। পুরুষদের অবস্থাও একই রকম। কোনো স্বপ্ন যখন না থাকে, তখন জীবন তো স্থবির। এর মধ্যেই সুখ-দুঃখ সব। কোনো নৌকায় তিন থেকে পাঁচজন, কোনো নৌকায় তার চেয়ে বেশি মানুষের বাস। গাদাগাদি করেই টিকে আছে জীবন। আধুনিকতার ছোঁয়া বলতে প্রতিটি নৌকায় পৌঁছেছে সোলার প্যানেল। তা ছাড়া কিছু নেই। জীবনের প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম বা উপকরণ বলতে হাঁড়ি-কুড়ি, থালা-গ্লাস আর পরিধেয় বস্ত্র দুয়েকটি। এগুলো আগলেই জীবন চলে প্রজন্ম থেকে প্রজন্মের। এ মানুষগুলো কারও কাছ থেকেই কিছু পান না। ছেলে হোক মেয়ে হোক বাল্যবেলা থেকে নদীতে ঝাঁপিয়ে বড় হতে হয়। জাল বাওয়ার নিয়তি নিয়েই ঘুরতে হয় বাবার সঙ্গে বা মায়ের সঙ্গে মাছের সন্ধানে।

মাত্র ২০টি মান্তা পরিবারকে পুনর্বাসন করা হয়েছে গুচ্ছগ্রামে। যারা ঠাঁই পাননি তাদের সংখ্যা এর ছয় গুণ। চরমন্তাজ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান হানিফ মিয়া তুলে ধরলেন ওই চরবাসীর বিভিন্ন সমস্যার কথা। গুচ্ছগ্রাম তৈরির পর পেরিয়ে গেছে ১২টি বছর। কার্যত উন্নয়নের ছোঁয়া লাগেনি এখানেও। যতটুকু পরিবর্তন এসেছে যার যার নিজের চেষ্টায়। এখন গুচ্ছগ্রামটিও পৌঁছেছে জীর্ণদশায়। দেখা গেল এই চরমন্তাজবাসীর অন্যতম প্রধান সমস্যা ভোলার সঙ্গে সংযোগসড়ক। চরমন্তাজের মতো দুর্গম জায়গায় একটি আবাসিক হোটেল গড়ে তুলেছেন সাথী মিয়া নামের উদ্যোক্তা। কয়েক বছর আগেও তিনি ছিলেন মৎস্যজীবী। তিনিও তুলে ধরলেন এ এলাকার যোগাযোগসহ নানা সমস্যার কথা।

চ্যানেল আই হৃদয়ে মাটি ও মানুষ অনুষ্ঠানে চরমন্তাজের প্রতিবেদনটি প্রচারের পর আকরামুজ্জামান নামের এক ভদ্রলোক আমার বন্ধু আবদুর রশীদ মজুমদারের মাধ্যমে একটি বই পাঠালেন। বইটির নাম ‘ছোট সুন্দরবন চরমমতাজ’। পড়ে দেখলাম আমরা যে চরকে জেনে এসেছি চরমন্তাজ হিসেবে তার নাম আসলে চরমমতাজ। আর এর পেছনে জড়িয়ে আছে মমতাজউদ্দিন আহমেদ নামের এক বাঙালি দেশদরদির জীবনের গল্প। ১০৫ বছর আগের কথা। ১৯১২ সালে মমতাজউদ্দিন আহমেদ ছিলেন ব্রিটিশ সরকারের ডিস্ট্রিক্ট কালেক্টরেটের একজন কানুনগো। তিনি ব্রিটিশ সরকারের ভূমি রেকর্ড ও ম্যাপ জরিপের কাজ করতে গিয়ে সাগরে ঝড়ের কবলে পড়েন। টানা তিন দিন বিপন্ন দশায় থেকে কূলকিনারাহীন একটি চরে আশ্রয় নেন। তারপর সঙ্গীয় চেইনম্যান নিয়ে চরটির আকার আয়তন মেপে ফেলেন। পরে ব্রিটিশ সরকার কৃতজ্ঞ হয়ে ওই কানুনগোর নামেই চরটির নামকরণ করে ‘চরমমতাজ’। পরে মানুষের মুখে মুখে অপভ্রংশ হয়ে চরটির নাম হয়ে যায় চরমন্তাজ। যাই হোক, এ বিষয়টি নিয়ে পরে আরও সবিস্তারে লেখার ইচ্ছা রইল।

আমাদের দেশে এখনো অনেক অজানা-অচেনা জনপদ রয়েছে। সেখানকার মানুষের জীবন-সংগ্রাম ও চিন্তাভাবনা অন্যরকম। অনেক ভাসমান জনগোষ্ঠী রয়েছে যারা এখনো মূল স্রোতের বাইরে। আমরা সহস্রাব্দের উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করেছি, এখন টেকসই উন্নয়ন অভিযাত্রায় এগিয়ে যাচ্ছি সামনের দিকে। কিন্তু এ ছিন্নমূল মানুষগুলোর মাঝে এর ছিটেফোঁটাও পৌঁছাচ্ছে না। তারা সেই তিমিরেই থেকে যাচ্ছে। বিষয়টি নীতি পরিকল্পনার মধ্যে আনা অত্যন্ত জরুরি। একই সঙ্গে শত বছর বা তারও বেশি সময় ধরে যারা জীবনযাপনের জন্য ভিন্ন এক ঐতিহ্যকে লালন করছেন তাদের জীবন সংস্কৃতিও সংরক্ষণের প্রয়োজন রয়েছে।

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব।

            [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
পিটিয়ে হত্যা
পিটিয়ে হত্যা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সুফিসাধক হজরত শাহ মখদুম (রহ.)
সুফিসাধক হজরত শাহ মখদুম (রহ.)
ক্যাথরিনের টার্গেট ছিল খামেনিকে হত্যা
ক্যাথরিনের টার্গেট ছিল খামেনিকে হত্যা
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
ভ্যাকসিন-সংকট
ভ্যাকসিন-সংকট
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
সর্বশেষ খবর
উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬
উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভরপেট খেলেও মোটা হবেন না, জানুন কোন খাবারগুলো নিরাপদ
ভরপেট খেলেও মোটা হবেন না, জানুন কোন খাবারগুলো নিরাপদ

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ
দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

টিএসসিতে রিকশার ভেতরেই মিলল চালকের মরদেহ
টিএসসিতে রিকশার ভেতরেই মিলল চালকের মরদেহ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মাইলফলকের সামনে শান্ত
মাইলফলকের সামনে শান্ত

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ জুলাই)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রেমে ব্যর্থ হলে বাথরুম পরিষ্কার করেন যে অভিনেতা
প্রেমে ব্যর্থ হলে বাথরুম পরিষ্কার করেন যে অভিনেতা

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উদ্দেশে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের নতুন নির্দেশনা
কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উদ্দেশে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের নতুন নির্দেশনা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীকে ভিডিও কলে রেখে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে ভিডিও কলে রেখে স্বামীর আত্মহত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভয়াবহ ঝড়ে ফ্রান্স-ইতালি ট্রেন চলাচল বন্ধ
ভয়াবহ ঝড়ে ফ্রান্স-ইতালি ট্রেন চলাচল বন্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নৌকা থেকে পড়ে নিখোঁজ কিশোরের লাশ উদ্ধার
নৌকা থেকে পড়ে নিখোঁজ কিশোরের লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাঙামাটিতে ফ্ল্যাট থেকে বিচারকের স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
রাঙামাটিতে ফ্ল্যাট থেকে বিচারকের স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘পিআর ইস্যু নিয়ে রাজনীতিতে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না’
‘পিআর ইস্যু নিয়ে রাজনীতিতে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না’

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার
ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ
কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু
এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে শ্রীলঙ্কা
মুস্তাফিজকে নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে শ্রীলঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অভিনয়ের শখ ছেলের, বাধা হয়ে দাঁড়ান উত্তম কুমার!
অভিনয়ের শখ ছেলের, বাধা হয়ে দাঁড়ান উত্তম কুমার!

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইনসাফভিত্তিক মানবিক দেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়: তারেক রহমান
ইনসাফভিত্তিক মানবিক দেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়: তারেক রহমান

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা
অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘাটাইলে গজারি বনে অবৈধ দুই সীসা কারখানা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
ঘাটাইলে গজারি বনে অবৈধ দুই সীসা কারখানা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ পালনে বাউবির কর্মসূচি
‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ পালনে বাউবির কর্মসূচি

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লস অ্যাঞ্জেলেস মাতালেন জেমস
লস অ্যাঞ্জেলেস মাতালেন জেমস

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শাবিপ্রবিতে যুক্ত হচ্ছে নতুন ৩টি দ্বিতল বাস
শাবিপ্রবিতে যুক্ত হচ্ছে নতুন ৩টি দ্বিতল বাস

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে কাঁঠালের বাজার রমরমা, সপ্তাহে বিক্রি অর্ধ কোটি
টাঙ্গাইলে কাঁঠালের বাজার রমরমা, সপ্তাহে বিক্রি অর্ধ কোটি

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?
সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ
বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা
মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া
জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা
স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’
ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার
আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার
কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার

১৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত
ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি
ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর
যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু
শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন

২২ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের
যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩
যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির
আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প
আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ
৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লুহানস্ক পুরোপুরি রাশিয়ার দখলে?
লুহানস্ক পুরোপুরি রাশিয়ার দখলে?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই
৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তীব্র তাপপ্রবাহে বিপর্যস্ত ইউরোপ, জারি হলো রেড অ্যালার্ট
তীব্র তাপপ্রবাহে বিপর্যস্ত ইউরোপ, জারি হলো রেড অ্যালার্ট

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পদ্মা সেতুর পরামর্শক নিয়োগে প্রাথমিকভাবে দুর্নীতির প্রমাণ মিলেছে’
‘পদ্মা সেতুর পরামর্শক নিয়োগে প্রাথমিকভাবে দুর্নীতির প্রমাণ মিলেছে’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল
এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল

মাঠে ময়দানে

ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান
ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে
নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের
নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের

পেছনের পৃষ্ঠা

জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা
জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা

প্রথম পৃষ্ঠা

মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ
মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা
মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা

পেছনের পৃষ্ঠা

ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে
ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল
প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে
প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে
স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়
জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু
যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল
এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল

নগর জীবন

আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি
আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

নগর জীবন

নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না
নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ সংবাদপত্রের স্বাধীনতা হরণ করেছিল
আওয়ামী লীগ সংবাদপত্রের স্বাধীনতা হরণ করেছিল

নগর জীবন

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল

পেছনের পৃষ্ঠা

সংস্কারের পক্ষে জোট চায় এবি পার্টি
সংস্কারের পক্ষে জোট চায় এবি পার্টি

নগর জীবন

সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই
সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই

নগর জীবন

জুলাই স্মরণে মাসব্যাপী কর্মসূচি
জুলাই স্মরণে মাসব্যাপী কর্মসূচি

নগর জীবন

এক মাস শূন্য বিএমডিএর চেয়ারম্যান পদ
এক মাস শূন্য বিএমডিএর চেয়ারম্যান পদ

নগর জীবন

চট্টগ্রামে ধান-চাল সংগ্রহে রেকর্ড
চট্টগ্রামে ধান-চাল সংগ্রহে রেকর্ড

নগর জীবন

নাসির-তামিমার মামলায় আত্মপক্ষ সমর্থন ১৪ জুলাই
নাসির-তামিমার মামলায় আত্মপক্ষ সমর্থন ১৪ জুলাই

নগর জীবন

এনবিআর সার্ভারে ধীরগতি, বেনাপোলে ব্যাহত আমদানি-রপ্তানি
এনবিআর সার্ভারে ধীরগতি, বেনাপোলে ব্যাহত আমদানি-রপ্তানি

নগর জীবন