শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১১ মার্চ, ২০১৭ আপডেট:

চরমন্তাজ : এক দুর্গম জনপদের গল্প

শাইখ সিরাজ
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
চরমন্তাজ : এক দুর্গম জনপদের গল্প

বাংলাদেশের মানচিত্রে সর্বদক্ষিণাঞ্চলে যে বিন্দুগুলো চোখে পড়ে সেগুলো সবই একেকটি চর। গুগল আর্থ থেকে সেগুলোর চেহারা অন্যরকম। ধীরে ধীরে কাছে আনলে বোঝা যায় এ চরগুলো ছোট ছোট জনপদ। কিন্তু মূল ভূখণ্ড থেকে বিচ্ছিন্ন। এখানে জীবনের অনেক উপকরণই এখনো অনুপস্থিত। এই আধুনিক সময়ে চরের অনেক মানুষ পাঁচটি মৌলিক অধিকার থেকে বিচ্ছিন্ন। এ মানুষের সংখ্যাও একেবারে কম নয়। কয়েক লাখ হবেই। নদী বা সাগর সব চরাঞ্চলের মানুষের জীবনচিত্রই একসময় একরকম ছিল। কিন্তু গত এক দশকে দেশের বিভিন্ন নদীর চরের জীবন-জীবিকার আমূল পরিবর্তন ঘটেছে। আগে অধিকাংশ চর ছিল ফসলহীন পতিত। কোথাও কোথাও বাদাম, অল্পবিস্তর আলুসহ দুয়েকটি কম উৎপাদনশীল ফসল হতো। চরের ফসল বড় কৃষকের ধর্তব্যের মধ্যে ছিল না। হতদরিদ্র চরাঞ্চলের প্রান্তিক কৃষক বছরে দুয়েকটি ফসলের ওপর নির্ভর করেই কাটাত জীবন। এখন দেশের সব কটি নদীর চরই ফসলে পূর্ণ হয়ে হয়েছে। চর এখন কৃষি অর্থনীতিতে রাখছে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা। তার পরও চরের জীবন এখনো আটকে আছে। দুর্বল যোগাযোগের কারণে চরবাসী তাদের কাঙ্ক্ষিত সুখের কাছে পৌঁছতে পারছে না। মনে পড়ছে সিরাজগঞ্জের কাজীপাড়া উপজেলার নাটুয়ার চরের কথা। কয়েক বছর আগে সিরাজগঞ্জ থেকে যমুনা নদী তার আঁকাবাঁকা শাখা নদীতে প্রায় দেড় দুই ঘণ্টা যাওয়ার পর ওই নাটুয়ার চরে পৌঁছেছিলাম। নৌকা থেকে নেমে বাঁধের ওপর দাঁড়িয়ে অবাক হয়েছিলাম। সাদা বালির ওপর মনে হলো লাল রঙের কার্পেটের টুকরা। বিচ্ছিন্নভাবে পড়ে আছে এমন অসংখ্য কার্পেট। সেগুলো সবই ছিল মরিচ। মরিচ খেত থেকে তুলে এভাবে শুকাতে দেওয়া হয়। রীতিমতো সেটি এক মরিচ দ্বীপে পরিণত হয়েছিল। তখন যোগাযোগের অসুবিধার কারণে মানুষ মরিচের বাজারমূল্য পেত না। আমরা প্রাণ কোম্পানির সঙ্গে ওই চরের কৃষকদের সরাসরি যোগাযোগ করিয়ে দিই। আনুষ্ঠানিকভাবে তাদের মরিচ কেনা শুরু হয়। এখন ওই কৃষকরা বাণিজ্যিক একটি সূত্র পেয়ে আরও অনেক ভালো আছেন। সেখানে এলজিইডির মাধ্যমে একটি স্থায়ী বাজার অবকাঠামো নির্মাণের ব্যাপারেও উদ্যোগ ও প্রকল্প গ্রহণ করা হয়। এটি একটি চিত্র মাত্র। সারা দেশে অসংখ্য চর রয়েছে। একেক চরের একেক সংকট। চরাঞ্চলের মানুষ ভাগ্যোন্নয়নের জন্য নিজেদের মতো সর্বোচ্চ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। কিন্তু এর জন্য তাদের নানারকম সংগ্রাম করতে হচ্ছে। নদীর চরাঞ্চলে যে বিপুল সম্ভাবনা এখন চোখে পড়ছে সমুদ্রের চর এখনো এ সম্ভাবনার ধারেকাছেও পৌঁছেনি। অসংখ্য ছোট-বড় চরের হাজার হাজার মানুষ জীবনের মূল স্রোত থেকে আলাদা হয়ে প্রতিনিয়ত মোকাবিলা করছে এক কঠিন সময়।

 

 

 

গত ১৬ জানুয়ারি দেশের এমন এক দুর্গম চরে গিয়েছিলাম। চরটির নাম চরমন্তাজ। পটুয়াখালীর কলাপাড়া থেকে আন্ধারমানিক নদীপথে একটি স্পিডবোটে আমরা রওনা হই একেবারে দুর্গম এবং নদী ও সাগর দ্বারা মূল ভূখণ্ড থেকে বিচ্ছিন্ন ওই চরের পথে। সাগর থেকে নেমে আসা নদী, শাখা নদী, মোহনা একটির পর আরেকটির অবস্থান। ক্রমেই বিস্তীর্ণ জলরাশির দিকে এগিয়ে যাচ্ছি আমরা। অথৈ পানি আর উত্তাল ঢেউ আমাদের কাছে কিছুটা ভয়ঙ্কর মনে হলেও সাগর-নদী-বিপদসংকেত আর ঝড়-ঝঞ্ঝার সঙ্গে যুদ্ধ করে টিকে থাকা মানুষের কাছে পানিপথের বিকল্প নেই। একে একে পায়রা বন্দর, টিয়াখালী তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র, শেরেবাংলা নৌঘাঁটি পেরোলাম। দেখলাম, একের পর এক গড়ে উঠছে স্থাপনা। দেশের দক্ষিণ প্রান্তে বঙ্গোপসাগর পাড়ে এসে রচিত হচ্ছে উন্নয়নের নানান স্বপ্ন। বিস্তীর্ণ জলরাশির এ জায়গাগুলোয় প্রাকৃতিক দুর্যোগের একেক স্মৃতি কালের সাক্ষী হয়ে আছে। দুর্গম নদীপথে যেতে দূরের যে গ্রামগুলো দেখছিলাম, তার সব জায়গায় প্রাকৃতিক দুর্যোগের নানা ঘটনার সাক্ষী।

চলতে চলতে চোখ আটকে গেল নদীপাড়ে কৃষকের ব্যস্ততা দেখে। স্পিডবোট থামিয়ে উঠে গেলাম খেতে। প্রকৃতির সঙ্গে যুদ্ধ করে টিকে থাকা কৃষক। স্বপ্ন, দুঃস্বপ্ন ও উত্থান-পতনের ভিতর দিয়ে কোনোরকম দুয়েকটি লাভজনক ফসলের সন্ধান পেয়ে টিকে আছেন। একরের পর একর জমিতে তরমুজের আবাদ। অনেক অপ্রাপ্তির ভিতর কিছুটা স্বস্তি এসেছে মানুষগুলোর মনে। নানান উড়ো খবরে আতঙ্কিত তারা। তাদের কাছে খবর আছে সরকার ওই জমি অধিগ্রহণ করবে। তাই মানুষ দেখলেই আতঙ্কিত হন। আমাদের দেখেও কিছুটা বিভ্রান্ত হলেন সহজ সরল মানুষগুলো। হাত জোড় করে অনুরোধ করলেন সরকারকে যেন জানাই তাদের এই জমি কোনোভাবেই যেন অধিগ্রহণ করা না হয়।

সাগর থেকে বেরিয়েছে নানা নামের নানান নদী। একইভাবে মানচিত্রে যদি দেখি একেবারে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র বিন্দুর মতো কিছু জয়গা রয়েছে। এসবই চর। এর মধ্যে কোনো চরে জনবসতি আছে, প্রতিকূল জীবন সংসার নিয়ে টিকে আছে মানুষ, কোনো চর এখনো মানুষের স্থায়ী বসবাসের অনুকূল হয়ে ওঠেনি। স্পিডবোটেই দীর্ঘ প্রায় তিন ঘণ্টা পেরিয়ে আমরা পৌঁছলাম চরমন্তাজে। পটুয়াখালীর গলাচিপা উপজেলার দুর্গম এক ইউনিয়ন। নানা দুর্ভোগ ও প্রতিকূলতা মোকাবিলা করে টিকে আছেন এ ইউনিয়নের মানুষ। স্থলভাগে জমিজিরাত চাষ নিয়ে যারা আছেন, তারা দুবেলা দুমুঠো খেতে পাচ্ছেন, আছেন কোনোরকম। কিন্তু চরমন্তাজে শত বছরের এক ভাসমান জনগোষ্ঠীর নাম ‘মান্তা’। সেখানে নদীতে ভাসমান ১৩০টি মান্তা পরিবার। মান্তা পরিবারের প্রতিটি সদস্যের নৌকায় জন্ম, নৌকাতেই বেড়ে ওঠা, ঘরবসতি, নৌকাতেই মৃত্যু এ মানুষগুলোর। মান্তা শব্দটির মানে একেকজনের কাছে একেকরকম।

ওই সম্প্রদায়ের অভিভাবক পর্যায়ের শাহজাহান সরদার, সালাম সরদারের সঙ্গে কথা বলে জানলাম, বহু আগে থেকেই তাদের একটু নিম্নবর্ণের গণ্য করা হয়। অন্ন, বস্ত্র, বাসস্থান, স্বাস্থ্য, শিক্ষা যে বিষয়গুলো মৌলিক অধিকার, সেগুলো এ নৌকার ঘরগুলোয় পৌঁছেনি। দুর্দশা আর অসুবিধাকে সঙ্গী করেই চলছেন একেকজন পূর্ণবয়স্ক কর্মজীবী মানুষ। শিশু, নারী, বৃদ্ধ সবাই একই রকম। কোহিনুর বেগম চুলায় চড়িয়েছেন রান্না। তার পরিবারের অনেকেই আছেন এখানে। বোঝাই যায়, অল্প বয়সেই বুড়িয়ে যান এ নৌকার নারীরা। পুরুষদের অবস্থাও একই রকম। কোনো স্বপ্ন যখন না থাকে, তখন জীবন তো স্থবির। এর মধ্যেই সুখ-দুঃখ সব। কোনো নৌকায় তিন থেকে পাঁচজন, কোনো নৌকায় তার চেয়ে বেশি মানুষের বাস। গাদাগাদি করেই টিকে আছে জীবন। আধুনিকতার ছোঁয়া বলতে প্রতিটি নৌকায় পৌঁছেছে সোলার প্যানেল। তা ছাড়া কিছু নেই। জীবনের প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম বা উপকরণ বলতে হাঁড়ি-কুড়ি, থালা-গ্লাস আর পরিধেয় বস্ত্র দুয়েকটি। এগুলো আগলেই জীবন চলে প্রজন্ম থেকে প্রজন্মের। এ মানুষগুলো কারও কাছ থেকেই কিছু পান না। ছেলে হোক মেয়ে হোক বাল্যবেলা থেকে নদীতে ঝাঁপিয়ে বড় হতে হয়। জাল বাওয়ার নিয়তি নিয়েই ঘুরতে হয় বাবার সঙ্গে বা মায়ের সঙ্গে মাছের সন্ধানে।

মাত্র ২০টি মান্তা পরিবারকে পুনর্বাসন করা হয়েছে গুচ্ছগ্রামে। যারা ঠাঁই পাননি তাদের সংখ্যা এর ছয় গুণ। চরমন্তাজ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান হানিফ মিয়া তুলে ধরলেন ওই চরবাসীর বিভিন্ন সমস্যার কথা। গুচ্ছগ্রাম তৈরির পর পেরিয়ে গেছে ১২টি বছর। কার্যত উন্নয়নের ছোঁয়া লাগেনি এখানেও। যতটুকু পরিবর্তন এসেছে যার যার নিজের চেষ্টায়। এখন গুচ্ছগ্রামটিও পৌঁছেছে জীর্ণদশায়। দেখা গেল এই চরমন্তাজবাসীর অন্যতম প্রধান সমস্যা ভোলার সঙ্গে সংযোগসড়ক। চরমন্তাজের মতো দুর্গম জায়গায় একটি আবাসিক হোটেল গড়ে তুলেছেন সাথী মিয়া নামের উদ্যোক্তা। কয়েক বছর আগেও তিনি ছিলেন মৎস্যজীবী। তিনিও তুলে ধরলেন এ এলাকার যোগাযোগসহ নানা সমস্যার কথা।

চ্যানেল আই হৃদয়ে মাটি ও মানুষ অনুষ্ঠানে চরমন্তাজের প্রতিবেদনটি প্রচারের পর আকরামুজ্জামান নামের এক ভদ্রলোক আমার বন্ধু আবদুর রশীদ মজুমদারের মাধ্যমে একটি বই পাঠালেন। বইটির নাম ‘ছোট সুন্দরবন চরমমতাজ’। পড়ে দেখলাম আমরা যে চরকে জেনে এসেছি চরমন্তাজ হিসেবে তার নাম আসলে চরমমতাজ। আর এর পেছনে জড়িয়ে আছে মমতাজউদ্দিন আহমেদ নামের এক বাঙালি দেশদরদির জীবনের গল্প। ১০৫ বছর আগের কথা। ১৯১২ সালে মমতাজউদ্দিন আহমেদ ছিলেন ব্রিটিশ সরকারের ডিস্ট্রিক্ট কালেক্টরেটের একজন কানুনগো। তিনি ব্রিটিশ সরকারের ভূমি রেকর্ড ও ম্যাপ জরিপের কাজ করতে গিয়ে সাগরে ঝড়ের কবলে পড়েন। টানা তিন দিন বিপন্ন দশায় থেকে কূলকিনারাহীন একটি চরে আশ্রয় নেন। তারপর সঙ্গীয় চেইনম্যান নিয়ে চরটির আকার আয়তন মেপে ফেলেন। পরে ব্রিটিশ সরকার কৃতজ্ঞ হয়ে ওই কানুনগোর নামেই চরটির নামকরণ করে ‘চরমমতাজ’। পরে মানুষের মুখে মুখে অপভ্রংশ হয়ে চরটির নাম হয়ে যায় চরমন্তাজ। যাই হোক, এ বিষয়টি নিয়ে পরে আরও সবিস্তারে লেখার ইচ্ছা রইল।

আমাদের দেশে এখনো অনেক অজানা-অচেনা জনপদ রয়েছে। সেখানকার মানুষের জীবন-সংগ্রাম ও চিন্তাভাবনা অন্যরকম। অনেক ভাসমান জনগোষ্ঠী রয়েছে যারা এখনো মূল স্রোতের বাইরে। আমরা সহস্রাব্দের উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করেছি, এখন টেকসই উন্নয়ন অভিযাত্রায় এগিয়ে যাচ্ছি সামনের দিকে। কিন্তু এ ছিন্নমূল মানুষগুলোর মাঝে এর ছিটেফোঁটাও পৌঁছাচ্ছে না। তারা সেই তিমিরেই থেকে যাচ্ছে। বিষয়টি নীতি পরিকল্পনার মধ্যে আনা অত্যন্ত জরুরি। একই সঙ্গে শত বছর বা তারও বেশি সময় ধরে যারা জীবনযাপনের জন্য ভিন্ন এক ঐতিহ্যকে লালন করছেন তাদের জীবন সংস্কৃতিও সংরক্ষণের প্রয়োজন রয়েছে।

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব।

            [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১১ মিনিট আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

১৪ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

২৪ মিনিট আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৫৬ মিনিট আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে
শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম
চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা
ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান
১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন
নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব
ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফটিকছড়িতে ধানের শীষে ভোট চাইলেন সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে ধানের শীষে ভোট চাইলেন সরওয়ার আলমগীর

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোবিন্দগঞ্জ সরকারি কলেজ
গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোবিন্দগঞ্জ সরকারি কলেজ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অশ্লীল ভিডিও ধারণ করে টাকা হাতিয়ে নেওয়া চক্রের সদস্য আটক
অশ্লীল ভিডিও ধারণ করে টাকা হাতিয়ে নেওয়া চক্রের সদস্য আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল
সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানীতে দুর্বৃত্তের গুলিতে যুবক আহত
রাজধানীতে দুর্বৃত্তের গুলিতে যুবক আহত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা