শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১১ মার্চ, ২০১৭ আপডেট:

চরমন্তাজ : এক দুর্গম জনপদের গল্প

শাইখ সিরাজ
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
চরমন্তাজ : এক দুর্গম জনপদের গল্প

বাংলাদেশের মানচিত্রে সর্বদক্ষিণাঞ্চলে যে বিন্দুগুলো চোখে পড়ে সেগুলো সবই একেকটি চর। গুগল আর্থ থেকে সেগুলোর চেহারা অন্যরকম। ধীরে ধীরে কাছে আনলে বোঝা যায় এ চরগুলো ছোট ছোট জনপদ। কিন্তু মূল ভূখণ্ড থেকে বিচ্ছিন্ন। এখানে জীবনের অনেক উপকরণই এখনো অনুপস্থিত। এই আধুনিক সময়ে চরের অনেক মানুষ পাঁচটি মৌলিক অধিকার থেকে বিচ্ছিন্ন। এ মানুষের সংখ্যাও একেবারে কম নয়। কয়েক লাখ হবেই। নদী বা সাগর সব চরাঞ্চলের মানুষের জীবনচিত্রই একসময় একরকম ছিল। কিন্তু গত এক দশকে দেশের বিভিন্ন নদীর চরের জীবন-জীবিকার আমূল পরিবর্তন ঘটেছে। আগে অধিকাংশ চর ছিল ফসলহীন পতিত। কোথাও কোথাও বাদাম, অল্পবিস্তর আলুসহ দুয়েকটি কম উৎপাদনশীল ফসল হতো। চরের ফসল বড় কৃষকের ধর্তব্যের মধ্যে ছিল না। হতদরিদ্র চরাঞ্চলের প্রান্তিক কৃষক বছরে দুয়েকটি ফসলের ওপর নির্ভর করেই কাটাত জীবন। এখন দেশের সব কটি নদীর চরই ফসলে পূর্ণ হয়ে হয়েছে। চর এখন কৃষি অর্থনীতিতে রাখছে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা। তার পরও চরের জীবন এখনো আটকে আছে। দুর্বল যোগাযোগের কারণে চরবাসী তাদের কাঙ্ক্ষিত সুখের কাছে পৌঁছতে পারছে না। মনে পড়ছে সিরাজগঞ্জের কাজীপাড়া উপজেলার নাটুয়ার চরের কথা। কয়েক বছর আগে সিরাজগঞ্জ থেকে যমুনা নদী তার আঁকাবাঁকা শাখা নদীতে প্রায় দেড় দুই ঘণ্টা যাওয়ার পর ওই নাটুয়ার চরে পৌঁছেছিলাম। নৌকা থেকে নেমে বাঁধের ওপর দাঁড়িয়ে অবাক হয়েছিলাম। সাদা বালির ওপর মনে হলো লাল রঙের কার্পেটের টুকরা। বিচ্ছিন্নভাবে পড়ে আছে এমন অসংখ্য কার্পেট। সেগুলো সবই ছিল মরিচ। মরিচ খেত থেকে তুলে এভাবে শুকাতে দেওয়া হয়। রীতিমতো সেটি এক মরিচ দ্বীপে পরিণত হয়েছিল। তখন যোগাযোগের অসুবিধার কারণে মানুষ মরিচের বাজারমূল্য পেত না। আমরা প্রাণ কোম্পানির সঙ্গে ওই চরের কৃষকদের সরাসরি যোগাযোগ করিয়ে দিই। আনুষ্ঠানিকভাবে তাদের মরিচ কেনা শুরু হয়। এখন ওই কৃষকরা বাণিজ্যিক একটি সূত্র পেয়ে আরও অনেক ভালো আছেন। সেখানে এলজিইডির মাধ্যমে একটি স্থায়ী বাজার অবকাঠামো নির্মাণের ব্যাপারেও উদ্যোগ ও প্রকল্প গ্রহণ করা হয়। এটি একটি চিত্র মাত্র। সারা দেশে অসংখ্য চর রয়েছে। একেক চরের একেক সংকট। চরাঞ্চলের মানুষ ভাগ্যোন্নয়নের জন্য নিজেদের মতো সর্বোচ্চ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। কিন্তু এর জন্য তাদের নানারকম সংগ্রাম করতে হচ্ছে। নদীর চরাঞ্চলে যে বিপুল সম্ভাবনা এখন চোখে পড়ছে সমুদ্রের চর এখনো এ সম্ভাবনার ধারেকাছেও পৌঁছেনি। অসংখ্য ছোট-বড় চরের হাজার হাজার মানুষ জীবনের মূল স্রোত থেকে আলাদা হয়ে প্রতিনিয়ত মোকাবিলা করছে এক কঠিন সময়।

 

 

 

গত ১৬ জানুয়ারি দেশের এমন এক দুর্গম চরে গিয়েছিলাম। চরটির নাম চরমন্তাজ। পটুয়াখালীর কলাপাড়া থেকে আন্ধারমানিক নদীপথে একটি স্পিডবোটে আমরা রওনা হই একেবারে দুর্গম এবং নদী ও সাগর দ্বারা মূল ভূখণ্ড থেকে বিচ্ছিন্ন ওই চরের পথে। সাগর থেকে নেমে আসা নদী, শাখা নদী, মোহনা একটির পর আরেকটির অবস্থান। ক্রমেই বিস্তীর্ণ জলরাশির দিকে এগিয়ে যাচ্ছি আমরা। অথৈ পানি আর উত্তাল ঢেউ আমাদের কাছে কিছুটা ভয়ঙ্কর মনে হলেও সাগর-নদী-বিপদসংকেত আর ঝড়-ঝঞ্ঝার সঙ্গে যুদ্ধ করে টিকে থাকা মানুষের কাছে পানিপথের বিকল্প নেই। একে একে পায়রা বন্দর, টিয়াখালী তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র, শেরেবাংলা নৌঘাঁটি পেরোলাম। দেখলাম, একের পর এক গড়ে উঠছে স্থাপনা। দেশের দক্ষিণ প্রান্তে বঙ্গোপসাগর পাড়ে এসে রচিত হচ্ছে উন্নয়নের নানান স্বপ্ন। বিস্তীর্ণ জলরাশির এ জায়গাগুলোয় প্রাকৃতিক দুর্যোগের একেক স্মৃতি কালের সাক্ষী হয়ে আছে। দুর্গম নদীপথে যেতে দূরের যে গ্রামগুলো দেখছিলাম, তার সব জায়গায় প্রাকৃতিক দুর্যোগের নানা ঘটনার সাক্ষী।

চলতে চলতে চোখ আটকে গেল নদীপাড়ে কৃষকের ব্যস্ততা দেখে। স্পিডবোট থামিয়ে উঠে গেলাম খেতে। প্রকৃতির সঙ্গে যুদ্ধ করে টিকে থাকা কৃষক। স্বপ্ন, দুঃস্বপ্ন ও উত্থান-পতনের ভিতর দিয়ে কোনোরকম দুয়েকটি লাভজনক ফসলের সন্ধান পেয়ে টিকে আছেন। একরের পর একর জমিতে তরমুজের আবাদ। অনেক অপ্রাপ্তির ভিতর কিছুটা স্বস্তি এসেছে মানুষগুলোর মনে। নানান উড়ো খবরে আতঙ্কিত তারা। তাদের কাছে খবর আছে সরকার ওই জমি অধিগ্রহণ করবে। তাই মানুষ দেখলেই আতঙ্কিত হন। আমাদের দেখেও কিছুটা বিভ্রান্ত হলেন সহজ সরল মানুষগুলো। হাত জোড় করে অনুরোধ করলেন সরকারকে যেন জানাই তাদের এই জমি কোনোভাবেই যেন অধিগ্রহণ করা না হয়।

সাগর থেকে বেরিয়েছে নানা নামের নানান নদী। একইভাবে মানচিত্রে যদি দেখি একেবারে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র বিন্দুর মতো কিছু জয়গা রয়েছে। এসবই চর। এর মধ্যে কোনো চরে জনবসতি আছে, প্রতিকূল জীবন সংসার নিয়ে টিকে আছে মানুষ, কোনো চর এখনো মানুষের স্থায়ী বসবাসের অনুকূল হয়ে ওঠেনি। স্পিডবোটেই দীর্ঘ প্রায় তিন ঘণ্টা পেরিয়ে আমরা পৌঁছলাম চরমন্তাজে। পটুয়াখালীর গলাচিপা উপজেলার দুর্গম এক ইউনিয়ন। নানা দুর্ভোগ ও প্রতিকূলতা মোকাবিলা করে টিকে আছেন এ ইউনিয়নের মানুষ। স্থলভাগে জমিজিরাত চাষ নিয়ে যারা আছেন, তারা দুবেলা দুমুঠো খেতে পাচ্ছেন, আছেন কোনোরকম। কিন্তু চরমন্তাজে শত বছরের এক ভাসমান জনগোষ্ঠীর নাম ‘মান্তা’। সেখানে নদীতে ভাসমান ১৩০টি মান্তা পরিবার। মান্তা পরিবারের প্রতিটি সদস্যের নৌকায় জন্ম, নৌকাতেই বেড়ে ওঠা, ঘরবসতি, নৌকাতেই মৃত্যু এ মানুষগুলোর। মান্তা শব্দটির মানে একেকজনের কাছে একেকরকম।

ওই সম্প্রদায়ের অভিভাবক পর্যায়ের শাহজাহান সরদার, সালাম সরদারের সঙ্গে কথা বলে জানলাম, বহু আগে থেকেই তাদের একটু নিম্নবর্ণের গণ্য করা হয়। অন্ন, বস্ত্র, বাসস্থান, স্বাস্থ্য, শিক্ষা যে বিষয়গুলো মৌলিক অধিকার, সেগুলো এ নৌকার ঘরগুলোয় পৌঁছেনি। দুর্দশা আর অসুবিধাকে সঙ্গী করেই চলছেন একেকজন পূর্ণবয়স্ক কর্মজীবী মানুষ। শিশু, নারী, বৃদ্ধ সবাই একই রকম। কোহিনুর বেগম চুলায় চড়িয়েছেন রান্না। তার পরিবারের অনেকেই আছেন এখানে। বোঝাই যায়, অল্প বয়সেই বুড়িয়ে যান এ নৌকার নারীরা। পুরুষদের অবস্থাও একই রকম। কোনো স্বপ্ন যখন না থাকে, তখন জীবন তো স্থবির। এর মধ্যেই সুখ-দুঃখ সব। কোনো নৌকায় তিন থেকে পাঁচজন, কোনো নৌকায় তার চেয়ে বেশি মানুষের বাস। গাদাগাদি করেই টিকে আছে জীবন। আধুনিকতার ছোঁয়া বলতে প্রতিটি নৌকায় পৌঁছেছে সোলার প্যানেল। তা ছাড়া কিছু নেই। জীবনের প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম বা উপকরণ বলতে হাঁড়ি-কুড়ি, থালা-গ্লাস আর পরিধেয় বস্ত্র দুয়েকটি। এগুলো আগলেই জীবন চলে প্রজন্ম থেকে প্রজন্মের। এ মানুষগুলো কারও কাছ থেকেই কিছু পান না। ছেলে হোক মেয়ে হোক বাল্যবেলা থেকে নদীতে ঝাঁপিয়ে বড় হতে হয়। জাল বাওয়ার নিয়তি নিয়েই ঘুরতে হয় বাবার সঙ্গে বা মায়ের সঙ্গে মাছের সন্ধানে।

মাত্র ২০টি মান্তা পরিবারকে পুনর্বাসন করা হয়েছে গুচ্ছগ্রামে। যারা ঠাঁই পাননি তাদের সংখ্যা এর ছয় গুণ। চরমন্তাজ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান হানিফ মিয়া তুলে ধরলেন ওই চরবাসীর বিভিন্ন সমস্যার কথা। গুচ্ছগ্রাম তৈরির পর পেরিয়ে গেছে ১২টি বছর। কার্যত উন্নয়নের ছোঁয়া লাগেনি এখানেও। যতটুকু পরিবর্তন এসেছে যার যার নিজের চেষ্টায়। এখন গুচ্ছগ্রামটিও পৌঁছেছে জীর্ণদশায়। দেখা গেল এই চরমন্তাজবাসীর অন্যতম প্রধান সমস্যা ভোলার সঙ্গে সংযোগসড়ক। চরমন্তাজের মতো দুর্গম জায়গায় একটি আবাসিক হোটেল গড়ে তুলেছেন সাথী মিয়া নামের উদ্যোক্তা। কয়েক বছর আগেও তিনি ছিলেন মৎস্যজীবী। তিনিও তুলে ধরলেন এ এলাকার যোগাযোগসহ নানা সমস্যার কথা।

চ্যানেল আই হৃদয়ে মাটি ও মানুষ অনুষ্ঠানে চরমন্তাজের প্রতিবেদনটি প্রচারের পর আকরামুজ্জামান নামের এক ভদ্রলোক আমার বন্ধু আবদুর রশীদ মজুমদারের মাধ্যমে একটি বই পাঠালেন। বইটির নাম ‘ছোট সুন্দরবন চরমমতাজ’। পড়ে দেখলাম আমরা যে চরকে জেনে এসেছি চরমন্তাজ হিসেবে তার নাম আসলে চরমমতাজ। আর এর পেছনে জড়িয়ে আছে মমতাজউদ্দিন আহমেদ নামের এক বাঙালি দেশদরদির জীবনের গল্প। ১০৫ বছর আগের কথা। ১৯১২ সালে মমতাজউদ্দিন আহমেদ ছিলেন ব্রিটিশ সরকারের ডিস্ট্রিক্ট কালেক্টরেটের একজন কানুনগো। তিনি ব্রিটিশ সরকারের ভূমি রেকর্ড ও ম্যাপ জরিপের কাজ করতে গিয়ে সাগরে ঝড়ের কবলে পড়েন। টানা তিন দিন বিপন্ন দশায় থেকে কূলকিনারাহীন একটি চরে আশ্রয় নেন। তারপর সঙ্গীয় চেইনম্যান নিয়ে চরটির আকার আয়তন মেপে ফেলেন। পরে ব্রিটিশ সরকার কৃতজ্ঞ হয়ে ওই কানুনগোর নামেই চরটির নামকরণ করে ‘চরমমতাজ’। পরে মানুষের মুখে মুখে অপভ্রংশ হয়ে চরটির নাম হয়ে যায় চরমন্তাজ। যাই হোক, এ বিষয়টি নিয়ে পরে আরও সবিস্তারে লেখার ইচ্ছা রইল।

আমাদের দেশে এখনো অনেক অজানা-অচেনা জনপদ রয়েছে। সেখানকার মানুষের জীবন-সংগ্রাম ও চিন্তাভাবনা অন্যরকম। অনেক ভাসমান জনগোষ্ঠী রয়েছে যারা এখনো মূল স্রোতের বাইরে। আমরা সহস্রাব্দের উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করেছি, এখন টেকসই উন্নয়ন অভিযাত্রায় এগিয়ে যাচ্ছি সামনের দিকে। কিন্তু এ ছিন্নমূল মানুষগুলোর মাঝে এর ছিটেফোঁটাও পৌঁছাচ্ছে না। তারা সেই তিমিরেই থেকে যাচ্ছে। বিষয়টি নীতি পরিকল্পনার মধ্যে আনা অত্যন্ত জরুরি। একই সঙ্গে শত বছর বা তারও বেশি সময় ধরে যারা জীবনযাপনের জন্য ভিন্ন এক ঐতিহ্যকে লালন করছেন তাদের জীবন সংস্কৃতিও সংরক্ষণের প্রয়োজন রয়েছে।

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব।

            [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বশেষ খবর
শেকৃবিতে পুনর্জন্ম কৃষি নিয়ে গোল টেবিল বৈঠক অনুষ্ঠিত
শেকৃবিতে পুনর্জন্ম কৃষি নিয়ে গোল টেবিল বৈঠক অনুষ্ঠিত

১ সেকেন্ড আগে | ক্যাম্পাস

‘জুলাই গণঅভ্যুত্থানের অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’
‘জুলাই গণঅভ্যুত্থানের অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’

২ মিনিট আগে | জাতীয়

শেয়ারবাজারে বড় উত্থান
শেয়ারবাজারে বড় উত্থান

২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

তিতাস নদী থেকে মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
তিতাস নদী থেকে মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নবান্নকে ঘিরে বগুড়ায় ঐতিহ্যবাহী মাছের মেলা
নবান্নকে ঘিরে বগুড়ায় ঐতিহ্যবাহী মাছের মেলা

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তুরস্কে জেলেনস্কি, কি নিয়ে আলোচনা?
তুরস্কে জেলেনস্কি, কি নিয়ে আলোচনা?

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাটিরাঙ্গায় ইমাম–ওলামাদের নিয়ে বিএনপির মতবিনিময় সভা
মাটিরাঙ্গায় ইমাম–ওলামাদের নিয়ে বিএনপির মতবিনিময় সভা

২২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

২২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মাগুরায় গ্রামীণ ব্যাংক শাখায় অগ্নিকাণ্ড
মাগুরায় গ্রামীণ ব্যাংক শাখায় অগ্নিকাণ্ড

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাবর আজমকে আইসিসির শাস্তি
বাবর আজমকে আইসিসির শাস্তি

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হবিগঞ্জ সদর হাসপাতালে নার্সকে মারধরের ঘটনায় কর্মবিরতি পালন
হবিগঞ্জ সদর হাসপাতালে নার্সকে মারধরের ঘটনায় কর্মবিরতি পালন

২৪ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

বগুড়ায় গ্রামীণ ব্যাংকের শাখা থেকে ৩ ককটেল উদ্ধার
বগুড়ায় গ্রামীণ ব্যাংকের শাখা থেকে ৩ ককটেল উদ্ধার

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তারুণ্যের উৎসবে বারি’র প্রযুক্তি প্রদর্শনী ও কর্মশালা
তারুণ্যের উৎসবে বারি’র প্রযুক্তি প্রদর্শনী ও কর্মশালা

৩৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

মুশফিকের প্রশংসায় পঞ্চমুখ টাইগারদের সাবেক কোচ হাথুরুসিংহে
মুশফিকের প্রশংসায় পঞ্চমুখ টাইগারদের সাবেক কোচ হাথুরুসিংহে

৩৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নবান্ন উৎসবে ঐতিহ্যবাহী মাছের মেলা
নবান্ন উৎসবে ঐতিহ্যবাহী মাছের মেলা

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোদির মায়ের চরিত্রে রাভিনা
মোদির মায়ের চরিত্রে রাভিনা

৩৯ মিনিট আগে | শোবিজ

ইছামতি নদীতে ভাসমান বাগান, সবজি চাষে সফল মোস্তাকিম
ইছামতি নদীতে ভাসমান বাগান, সবজি চাষে সফল মোস্তাকিম

৪২ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

রংপুর বিভাগের ৫৩ ‘জুলাই যোদ্ধার’ গেজেট বাতিল
রংপুর বিভাগের ৫৩ ‘জুলাই যোদ্ধার’ গেজেট বাতিল

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে যোগ দিলেন সেই মানবিক ডিসি জাহিদুল
চট্টগ্রামে যোগ দিলেন সেই মানবিক ডিসি জাহিদুল

৪৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাইবান্ধার নতুন জেলা প্রশাসক মাসুদুর রহমান মোল্লার দায়িত্ব গ্রহণ
গাইবান্ধার নতুন জেলা প্রশাসক মাসুদুর রহমান মোল্লার দায়িত্ব গ্রহণ

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অক্টোবর মাসে সড়কে ঝরেছে ৪২৩ প্রাণ : বিআরটিএ
অক্টোবর মাসে সড়কে ঝরেছে ৪২৩ প্রাণ : বিআরটিএ

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

সাগরপথে মানবপাচারের প্রস্তুতিকালে আটক ৪
সাগরপথে মানবপাচারের প্রস্তুতিকালে আটক ৪

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অবশেষে কাম্প ন্যুয়ে ফিরছে বার্সেলোনা
অবশেষে কাম্প ন্যুয়ে ফিরছে বার্সেলোনা

৫৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জ্যোতিদের ভারত সফর স্থগিত
জ্যোতিদের ভারত সফর স্থগিত

৫৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তর কুয়েতে ৭,৭০০ বছরের প্রাচীন ভাটির সন্ধান
উত্তর কুয়েতে ৭,৭০০ বছরের প্রাচীন ভাটির সন্ধান

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

দুই লাখ ২০ হাজার টন সার কিনবে সরকার
দুই লাখ ২০ হাজার টন সার কিনবে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান মানবতার দূত হিসেবে কাজ করছেন : রিজভী
তারেক রহমান মানবতার দূত হিসেবে কাজ করছেন : রিজভী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্মারক স্বর্ণ-রৌপ্য মুদ্রার মূল্য পুনর্নির্ধারণ
স্মারক স্বর্ণ-রৌপ্য মুদ্রার মূল্য পুনর্নির্ধারণ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ
রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কবে আসছে এফ-৪৭?
কবে আসছে এফ-৪৭?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!
সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’
‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া
উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব
শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লালদিয়ায় ডেনমার্কের বিনিয়োগ বাংলাদেশের জন্য নতুন যুগের সূচনা: প্রধান উপদেষ্টা
লালদিয়ায় ডেনমার্কের বিনিয়োগ বাংলাদেশের জন্য নতুন যুগের সূচনা: প্রধান উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের চা, মশলা, আমসহ কয়েকটি পণ্যে শুল্ক প্রত্যাহার করলেন ট্রাম্প
ভারতের চা, মশলা, আমসহ কয়েকটি পণ্যে শুল্ক প্রত্যাহার করলেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি
বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে