শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১১ মার্চ, ২০১৭ আপডেট:

চরমন্তাজ : এক দুর্গম জনপদের গল্প

শাইখ সিরাজ
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
চরমন্তাজ : এক দুর্গম জনপদের গল্প

বাংলাদেশের মানচিত্রে সর্বদক্ষিণাঞ্চলে যে বিন্দুগুলো চোখে পড়ে সেগুলো সবই একেকটি চর। গুগল আর্থ থেকে সেগুলোর চেহারা অন্যরকম। ধীরে ধীরে কাছে আনলে বোঝা যায় এ চরগুলো ছোট ছোট জনপদ। কিন্তু মূল ভূখণ্ড থেকে বিচ্ছিন্ন। এখানে জীবনের অনেক উপকরণই এখনো অনুপস্থিত। এই আধুনিক সময়ে চরের অনেক মানুষ পাঁচটি মৌলিক অধিকার থেকে বিচ্ছিন্ন। এ মানুষের সংখ্যাও একেবারে কম নয়। কয়েক লাখ হবেই। নদী বা সাগর সব চরাঞ্চলের মানুষের জীবনচিত্রই একসময় একরকম ছিল। কিন্তু গত এক দশকে দেশের বিভিন্ন নদীর চরের জীবন-জীবিকার আমূল পরিবর্তন ঘটেছে। আগে অধিকাংশ চর ছিল ফসলহীন পতিত। কোথাও কোথাও বাদাম, অল্পবিস্তর আলুসহ দুয়েকটি কম উৎপাদনশীল ফসল হতো। চরের ফসল বড় কৃষকের ধর্তব্যের মধ্যে ছিল না। হতদরিদ্র চরাঞ্চলের প্রান্তিক কৃষক বছরে দুয়েকটি ফসলের ওপর নির্ভর করেই কাটাত জীবন। এখন দেশের সব কটি নদীর চরই ফসলে পূর্ণ হয়ে হয়েছে। চর এখন কৃষি অর্থনীতিতে রাখছে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা। তার পরও চরের জীবন এখনো আটকে আছে। দুর্বল যোগাযোগের কারণে চরবাসী তাদের কাঙ্ক্ষিত সুখের কাছে পৌঁছতে পারছে না। মনে পড়ছে সিরাজগঞ্জের কাজীপাড়া উপজেলার নাটুয়ার চরের কথা। কয়েক বছর আগে সিরাজগঞ্জ থেকে যমুনা নদী তার আঁকাবাঁকা শাখা নদীতে প্রায় দেড় দুই ঘণ্টা যাওয়ার পর ওই নাটুয়ার চরে পৌঁছেছিলাম। নৌকা থেকে নেমে বাঁধের ওপর দাঁড়িয়ে অবাক হয়েছিলাম। সাদা বালির ওপর মনে হলো লাল রঙের কার্পেটের টুকরা। বিচ্ছিন্নভাবে পড়ে আছে এমন অসংখ্য কার্পেট। সেগুলো সবই ছিল মরিচ। মরিচ খেত থেকে তুলে এভাবে শুকাতে দেওয়া হয়। রীতিমতো সেটি এক মরিচ দ্বীপে পরিণত হয়েছিল। তখন যোগাযোগের অসুবিধার কারণে মানুষ মরিচের বাজারমূল্য পেত না। আমরা প্রাণ কোম্পানির সঙ্গে ওই চরের কৃষকদের সরাসরি যোগাযোগ করিয়ে দিই। আনুষ্ঠানিকভাবে তাদের মরিচ কেনা শুরু হয়। এখন ওই কৃষকরা বাণিজ্যিক একটি সূত্র পেয়ে আরও অনেক ভালো আছেন। সেখানে এলজিইডির মাধ্যমে একটি স্থায়ী বাজার অবকাঠামো নির্মাণের ব্যাপারেও উদ্যোগ ও প্রকল্প গ্রহণ করা হয়। এটি একটি চিত্র মাত্র। সারা দেশে অসংখ্য চর রয়েছে। একেক চরের একেক সংকট। চরাঞ্চলের মানুষ ভাগ্যোন্নয়নের জন্য নিজেদের মতো সর্বোচ্চ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। কিন্তু এর জন্য তাদের নানারকম সংগ্রাম করতে হচ্ছে। নদীর চরাঞ্চলে যে বিপুল সম্ভাবনা এখন চোখে পড়ছে সমুদ্রের চর এখনো এ সম্ভাবনার ধারেকাছেও পৌঁছেনি। অসংখ্য ছোট-বড় চরের হাজার হাজার মানুষ জীবনের মূল স্রোত থেকে আলাদা হয়ে প্রতিনিয়ত মোকাবিলা করছে এক কঠিন সময়।

 

 

 

গত ১৬ জানুয়ারি দেশের এমন এক দুর্গম চরে গিয়েছিলাম। চরটির নাম চরমন্তাজ। পটুয়াখালীর কলাপাড়া থেকে আন্ধারমানিক নদীপথে একটি স্পিডবোটে আমরা রওনা হই একেবারে দুর্গম এবং নদী ও সাগর দ্বারা মূল ভূখণ্ড থেকে বিচ্ছিন্ন ওই চরের পথে। সাগর থেকে নেমে আসা নদী, শাখা নদী, মোহনা একটির পর আরেকটির অবস্থান। ক্রমেই বিস্তীর্ণ জলরাশির দিকে এগিয়ে যাচ্ছি আমরা। অথৈ পানি আর উত্তাল ঢেউ আমাদের কাছে কিছুটা ভয়ঙ্কর মনে হলেও সাগর-নদী-বিপদসংকেত আর ঝড়-ঝঞ্ঝার সঙ্গে যুদ্ধ করে টিকে থাকা মানুষের কাছে পানিপথের বিকল্প নেই। একে একে পায়রা বন্দর, টিয়াখালী তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র, শেরেবাংলা নৌঘাঁটি পেরোলাম। দেখলাম, একের পর এক গড়ে উঠছে স্থাপনা। দেশের দক্ষিণ প্রান্তে বঙ্গোপসাগর পাড়ে এসে রচিত হচ্ছে উন্নয়নের নানান স্বপ্ন। বিস্তীর্ণ জলরাশির এ জায়গাগুলোয় প্রাকৃতিক দুর্যোগের একেক স্মৃতি কালের সাক্ষী হয়ে আছে। দুর্গম নদীপথে যেতে দূরের যে গ্রামগুলো দেখছিলাম, তার সব জায়গায় প্রাকৃতিক দুর্যোগের নানা ঘটনার সাক্ষী।

চলতে চলতে চোখ আটকে গেল নদীপাড়ে কৃষকের ব্যস্ততা দেখে। স্পিডবোট থামিয়ে উঠে গেলাম খেতে। প্রকৃতির সঙ্গে যুদ্ধ করে টিকে থাকা কৃষক। স্বপ্ন, দুঃস্বপ্ন ও উত্থান-পতনের ভিতর দিয়ে কোনোরকম দুয়েকটি লাভজনক ফসলের সন্ধান পেয়ে টিকে আছেন। একরের পর একর জমিতে তরমুজের আবাদ। অনেক অপ্রাপ্তির ভিতর কিছুটা স্বস্তি এসেছে মানুষগুলোর মনে। নানান উড়ো খবরে আতঙ্কিত তারা। তাদের কাছে খবর আছে সরকার ওই জমি অধিগ্রহণ করবে। তাই মানুষ দেখলেই আতঙ্কিত হন। আমাদের দেখেও কিছুটা বিভ্রান্ত হলেন সহজ সরল মানুষগুলো। হাত জোড় করে অনুরোধ করলেন সরকারকে যেন জানাই তাদের এই জমি কোনোভাবেই যেন অধিগ্রহণ করা না হয়।

সাগর থেকে বেরিয়েছে নানা নামের নানান নদী। একইভাবে মানচিত্রে যদি দেখি একেবারে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র বিন্দুর মতো কিছু জয়গা রয়েছে। এসবই চর। এর মধ্যে কোনো চরে জনবসতি আছে, প্রতিকূল জীবন সংসার নিয়ে টিকে আছে মানুষ, কোনো চর এখনো মানুষের স্থায়ী বসবাসের অনুকূল হয়ে ওঠেনি। স্পিডবোটেই দীর্ঘ প্রায় তিন ঘণ্টা পেরিয়ে আমরা পৌঁছলাম চরমন্তাজে। পটুয়াখালীর গলাচিপা উপজেলার দুর্গম এক ইউনিয়ন। নানা দুর্ভোগ ও প্রতিকূলতা মোকাবিলা করে টিকে আছেন এ ইউনিয়নের মানুষ। স্থলভাগে জমিজিরাত চাষ নিয়ে যারা আছেন, তারা দুবেলা দুমুঠো খেতে পাচ্ছেন, আছেন কোনোরকম। কিন্তু চরমন্তাজে শত বছরের এক ভাসমান জনগোষ্ঠীর নাম ‘মান্তা’। সেখানে নদীতে ভাসমান ১৩০টি মান্তা পরিবার। মান্তা পরিবারের প্রতিটি সদস্যের নৌকায় জন্ম, নৌকাতেই বেড়ে ওঠা, ঘরবসতি, নৌকাতেই মৃত্যু এ মানুষগুলোর। মান্তা শব্দটির মানে একেকজনের কাছে একেকরকম।

ওই সম্প্রদায়ের অভিভাবক পর্যায়ের শাহজাহান সরদার, সালাম সরদারের সঙ্গে কথা বলে জানলাম, বহু আগে থেকেই তাদের একটু নিম্নবর্ণের গণ্য করা হয়। অন্ন, বস্ত্র, বাসস্থান, স্বাস্থ্য, শিক্ষা যে বিষয়গুলো মৌলিক অধিকার, সেগুলো এ নৌকার ঘরগুলোয় পৌঁছেনি। দুর্দশা আর অসুবিধাকে সঙ্গী করেই চলছেন একেকজন পূর্ণবয়স্ক কর্মজীবী মানুষ। শিশু, নারী, বৃদ্ধ সবাই একই রকম। কোহিনুর বেগম চুলায় চড়িয়েছেন রান্না। তার পরিবারের অনেকেই আছেন এখানে। বোঝাই যায়, অল্প বয়সেই বুড়িয়ে যান এ নৌকার নারীরা। পুরুষদের অবস্থাও একই রকম। কোনো স্বপ্ন যখন না থাকে, তখন জীবন তো স্থবির। এর মধ্যেই সুখ-দুঃখ সব। কোনো নৌকায় তিন থেকে পাঁচজন, কোনো নৌকায় তার চেয়ে বেশি মানুষের বাস। গাদাগাদি করেই টিকে আছে জীবন। আধুনিকতার ছোঁয়া বলতে প্রতিটি নৌকায় পৌঁছেছে সোলার প্যানেল। তা ছাড়া কিছু নেই। জীবনের প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম বা উপকরণ বলতে হাঁড়ি-কুড়ি, থালা-গ্লাস আর পরিধেয় বস্ত্র দুয়েকটি। এগুলো আগলেই জীবন চলে প্রজন্ম থেকে প্রজন্মের। এ মানুষগুলো কারও কাছ থেকেই কিছু পান না। ছেলে হোক মেয়ে হোক বাল্যবেলা থেকে নদীতে ঝাঁপিয়ে বড় হতে হয়। জাল বাওয়ার নিয়তি নিয়েই ঘুরতে হয় বাবার সঙ্গে বা মায়ের সঙ্গে মাছের সন্ধানে।

মাত্র ২০টি মান্তা পরিবারকে পুনর্বাসন করা হয়েছে গুচ্ছগ্রামে। যারা ঠাঁই পাননি তাদের সংখ্যা এর ছয় গুণ। চরমন্তাজ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান হানিফ মিয়া তুলে ধরলেন ওই চরবাসীর বিভিন্ন সমস্যার কথা। গুচ্ছগ্রাম তৈরির পর পেরিয়ে গেছে ১২টি বছর। কার্যত উন্নয়নের ছোঁয়া লাগেনি এখানেও। যতটুকু পরিবর্তন এসেছে যার যার নিজের চেষ্টায়। এখন গুচ্ছগ্রামটিও পৌঁছেছে জীর্ণদশায়। দেখা গেল এই চরমন্তাজবাসীর অন্যতম প্রধান সমস্যা ভোলার সঙ্গে সংযোগসড়ক। চরমন্তাজের মতো দুর্গম জায়গায় একটি আবাসিক হোটেল গড়ে তুলেছেন সাথী মিয়া নামের উদ্যোক্তা। কয়েক বছর আগেও তিনি ছিলেন মৎস্যজীবী। তিনিও তুলে ধরলেন এ এলাকার যোগাযোগসহ নানা সমস্যার কথা।

চ্যানেল আই হৃদয়ে মাটি ও মানুষ অনুষ্ঠানে চরমন্তাজের প্রতিবেদনটি প্রচারের পর আকরামুজ্জামান নামের এক ভদ্রলোক আমার বন্ধু আবদুর রশীদ মজুমদারের মাধ্যমে একটি বই পাঠালেন। বইটির নাম ‘ছোট সুন্দরবন চরমমতাজ’। পড়ে দেখলাম আমরা যে চরকে জেনে এসেছি চরমন্তাজ হিসেবে তার নাম আসলে চরমমতাজ। আর এর পেছনে জড়িয়ে আছে মমতাজউদ্দিন আহমেদ নামের এক বাঙালি দেশদরদির জীবনের গল্প। ১০৫ বছর আগের কথা। ১৯১২ সালে মমতাজউদ্দিন আহমেদ ছিলেন ব্রিটিশ সরকারের ডিস্ট্রিক্ট কালেক্টরেটের একজন কানুনগো। তিনি ব্রিটিশ সরকারের ভূমি রেকর্ড ও ম্যাপ জরিপের কাজ করতে গিয়ে সাগরে ঝড়ের কবলে পড়েন। টানা তিন দিন বিপন্ন দশায় থেকে কূলকিনারাহীন একটি চরে আশ্রয় নেন। তারপর সঙ্গীয় চেইনম্যান নিয়ে চরটির আকার আয়তন মেপে ফেলেন। পরে ব্রিটিশ সরকার কৃতজ্ঞ হয়ে ওই কানুনগোর নামেই চরটির নামকরণ করে ‘চরমমতাজ’। পরে মানুষের মুখে মুখে অপভ্রংশ হয়ে চরটির নাম হয়ে যায় চরমন্তাজ। যাই হোক, এ বিষয়টি নিয়ে পরে আরও সবিস্তারে লেখার ইচ্ছা রইল।

আমাদের দেশে এখনো অনেক অজানা-অচেনা জনপদ রয়েছে। সেখানকার মানুষের জীবন-সংগ্রাম ও চিন্তাভাবনা অন্যরকম। অনেক ভাসমান জনগোষ্ঠী রয়েছে যারা এখনো মূল স্রোতের বাইরে। আমরা সহস্রাব্দের উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করেছি, এখন টেকসই উন্নয়ন অভিযাত্রায় এগিয়ে যাচ্ছি সামনের দিকে। কিন্তু এ ছিন্নমূল মানুষগুলোর মাঝে এর ছিটেফোঁটাও পৌঁছাচ্ছে না। তারা সেই তিমিরেই থেকে যাচ্ছে। বিষয়টি নীতি পরিকল্পনার মধ্যে আনা অত্যন্ত জরুরি। একই সঙ্গে শত বছর বা তারও বেশি সময় ধরে যারা জীবনযাপনের জন্য ভিন্ন এক ঐতিহ্যকে লালন করছেন তাদের জীবন সংস্কৃতিও সংরক্ষণের প্রয়োজন রয়েছে।

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব।

            [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
সর্বশেষ খবর
বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর
বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ইসির ৯ কর্মকর্তাকে বদলি-পদায়ন
ইসির ৯ কর্মকর্তাকে বদলি-পদায়ন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতির গর্বিত প্রতিষ্ঠান সশস্ত্র বাহিনী: তারেক রহমান
জাতির গর্বিত প্রতিষ্ঠান সশস্ত্র বাহিনী: তারেক রহমান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন
জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু
বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন
অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু
মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার
রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার
নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন
হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন

৫ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু
নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার
মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা
নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার
ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির
চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক
তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল
তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু
তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর
ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ
মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা

২১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

১০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন

প্রথম পৃষ্ঠা

নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে
নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে

দেশগ্রাম

দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়

প্রথম পৃষ্ঠা

পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

শূন্যতা-পূর্ণতা
শূন্যতা-পূর্ণতা

সাহিত্য

সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির
সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির

দেশগ্রাম

গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত
গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা