শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১১ মার্চ, ২০১৭ আপডেট:

চরমন্তাজ : এক দুর্গম জনপদের গল্প

শাইখ সিরাজ
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
চরমন্তাজ : এক দুর্গম জনপদের গল্প

বাংলাদেশের মানচিত্রে সর্বদক্ষিণাঞ্চলে যে বিন্দুগুলো চোখে পড়ে সেগুলো সবই একেকটি চর। গুগল আর্থ থেকে সেগুলোর চেহারা অন্যরকম। ধীরে ধীরে কাছে আনলে বোঝা যায় এ চরগুলো ছোট ছোট জনপদ। কিন্তু মূল ভূখণ্ড থেকে বিচ্ছিন্ন। এখানে জীবনের অনেক উপকরণই এখনো অনুপস্থিত। এই আধুনিক সময়ে চরের অনেক মানুষ পাঁচটি মৌলিক অধিকার থেকে বিচ্ছিন্ন। এ মানুষের সংখ্যাও একেবারে কম নয়। কয়েক লাখ হবেই। নদী বা সাগর সব চরাঞ্চলের মানুষের জীবনচিত্রই একসময় একরকম ছিল। কিন্তু গত এক দশকে দেশের বিভিন্ন নদীর চরের জীবন-জীবিকার আমূল পরিবর্তন ঘটেছে। আগে অধিকাংশ চর ছিল ফসলহীন পতিত। কোথাও কোথাও বাদাম, অল্পবিস্তর আলুসহ দুয়েকটি কম উৎপাদনশীল ফসল হতো। চরের ফসল বড় কৃষকের ধর্তব্যের মধ্যে ছিল না। হতদরিদ্র চরাঞ্চলের প্রান্তিক কৃষক বছরে দুয়েকটি ফসলের ওপর নির্ভর করেই কাটাত জীবন। এখন দেশের সব কটি নদীর চরই ফসলে পূর্ণ হয়ে হয়েছে। চর এখন কৃষি অর্থনীতিতে রাখছে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা। তার পরও চরের জীবন এখনো আটকে আছে। দুর্বল যোগাযোগের কারণে চরবাসী তাদের কাঙ্ক্ষিত সুখের কাছে পৌঁছতে পারছে না। মনে পড়ছে সিরাজগঞ্জের কাজীপাড়া উপজেলার নাটুয়ার চরের কথা। কয়েক বছর আগে সিরাজগঞ্জ থেকে যমুনা নদী তার আঁকাবাঁকা শাখা নদীতে প্রায় দেড় দুই ঘণ্টা যাওয়ার পর ওই নাটুয়ার চরে পৌঁছেছিলাম। নৌকা থেকে নেমে বাঁধের ওপর দাঁড়িয়ে অবাক হয়েছিলাম। সাদা বালির ওপর মনে হলো লাল রঙের কার্পেটের টুকরা। বিচ্ছিন্নভাবে পড়ে আছে এমন অসংখ্য কার্পেট। সেগুলো সবই ছিল মরিচ। মরিচ খেত থেকে তুলে এভাবে শুকাতে দেওয়া হয়। রীতিমতো সেটি এক মরিচ দ্বীপে পরিণত হয়েছিল। তখন যোগাযোগের অসুবিধার কারণে মানুষ মরিচের বাজারমূল্য পেত না। আমরা প্রাণ কোম্পানির সঙ্গে ওই চরের কৃষকদের সরাসরি যোগাযোগ করিয়ে দিই। আনুষ্ঠানিকভাবে তাদের মরিচ কেনা শুরু হয়। এখন ওই কৃষকরা বাণিজ্যিক একটি সূত্র পেয়ে আরও অনেক ভালো আছেন। সেখানে এলজিইডির মাধ্যমে একটি স্থায়ী বাজার অবকাঠামো নির্মাণের ব্যাপারেও উদ্যোগ ও প্রকল্প গ্রহণ করা হয়। এটি একটি চিত্র মাত্র। সারা দেশে অসংখ্য চর রয়েছে। একেক চরের একেক সংকট। চরাঞ্চলের মানুষ ভাগ্যোন্নয়নের জন্য নিজেদের মতো সর্বোচ্চ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। কিন্তু এর জন্য তাদের নানারকম সংগ্রাম করতে হচ্ছে। নদীর চরাঞ্চলে যে বিপুল সম্ভাবনা এখন চোখে পড়ছে সমুদ্রের চর এখনো এ সম্ভাবনার ধারেকাছেও পৌঁছেনি। অসংখ্য ছোট-বড় চরের হাজার হাজার মানুষ জীবনের মূল স্রোত থেকে আলাদা হয়ে প্রতিনিয়ত মোকাবিলা করছে এক কঠিন সময়।

 

 

 

গত ১৬ জানুয়ারি দেশের এমন এক দুর্গম চরে গিয়েছিলাম। চরটির নাম চরমন্তাজ। পটুয়াখালীর কলাপাড়া থেকে আন্ধারমানিক নদীপথে একটি স্পিডবোটে আমরা রওনা হই একেবারে দুর্গম এবং নদী ও সাগর দ্বারা মূল ভূখণ্ড থেকে বিচ্ছিন্ন ওই চরের পথে। সাগর থেকে নেমে আসা নদী, শাখা নদী, মোহনা একটির পর আরেকটির অবস্থান। ক্রমেই বিস্তীর্ণ জলরাশির দিকে এগিয়ে যাচ্ছি আমরা। অথৈ পানি আর উত্তাল ঢেউ আমাদের কাছে কিছুটা ভয়ঙ্কর মনে হলেও সাগর-নদী-বিপদসংকেত আর ঝড়-ঝঞ্ঝার সঙ্গে যুদ্ধ করে টিকে থাকা মানুষের কাছে পানিপথের বিকল্প নেই। একে একে পায়রা বন্দর, টিয়াখালী তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র, শেরেবাংলা নৌঘাঁটি পেরোলাম। দেখলাম, একের পর এক গড়ে উঠছে স্থাপনা। দেশের দক্ষিণ প্রান্তে বঙ্গোপসাগর পাড়ে এসে রচিত হচ্ছে উন্নয়নের নানান স্বপ্ন। বিস্তীর্ণ জলরাশির এ জায়গাগুলোয় প্রাকৃতিক দুর্যোগের একেক স্মৃতি কালের সাক্ষী হয়ে আছে। দুর্গম নদীপথে যেতে দূরের যে গ্রামগুলো দেখছিলাম, তার সব জায়গায় প্রাকৃতিক দুর্যোগের নানা ঘটনার সাক্ষী।

চলতে চলতে চোখ আটকে গেল নদীপাড়ে কৃষকের ব্যস্ততা দেখে। স্পিডবোট থামিয়ে উঠে গেলাম খেতে। প্রকৃতির সঙ্গে যুদ্ধ করে টিকে থাকা কৃষক। স্বপ্ন, দুঃস্বপ্ন ও উত্থান-পতনের ভিতর দিয়ে কোনোরকম দুয়েকটি লাভজনক ফসলের সন্ধান পেয়ে টিকে আছেন। একরের পর একর জমিতে তরমুজের আবাদ। অনেক অপ্রাপ্তির ভিতর কিছুটা স্বস্তি এসেছে মানুষগুলোর মনে। নানান উড়ো খবরে আতঙ্কিত তারা। তাদের কাছে খবর আছে সরকার ওই জমি অধিগ্রহণ করবে। তাই মানুষ দেখলেই আতঙ্কিত হন। আমাদের দেখেও কিছুটা বিভ্রান্ত হলেন সহজ সরল মানুষগুলো। হাত জোড় করে অনুরোধ করলেন সরকারকে যেন জানাই তাদের এই জমি কোনোভাবেই যেন অধিগ্রহণ করা না হয়।

সাগর থেকে বেরিয়েছে নানা নামের নানান নদী। একইভাবে মানচিত্রে যদি দেখি একেবারে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র বিন্দুর মতো কিছু জয়গা রয়েছে। এসবই চর। এর মধ্যে কোনো চরে জনবসতি আছে, প্রতিকূল জীবন সংসার নিয়ে টিকে আছে মানুষ, কোনো চর এখনো মানুষের স্থায়ী বসবাসের অনুকূল হয়ে ওঠেনি। স্পিডবোটেই দীর্ঘ প্রায় তিন ঘণ্টা পেরিয়ে আমরা পৌঁছলাম চরমন্তাজে। পটুয়াখালীর গলাচিপা উপজেলার দুর্গম এক ইউনিয়ন। নানা দুর্ভোগ ও প্রতিকূলতা মোকাবিলা করে টিকে আছেন এ ইউনিয়নের মানুষ। স্থলভাগে জমিজিরাত চাষ নিয়ে যারা আছেন, তারা দুবেলা দুমুঠো খেতে পাচ্ছেন, আছেন কোনোরকম। কিন্তু চরমন্তাজে শত বছরের এক ভাসমান জনগোষ্ঠীর নাম ‘মান্তা’। সেখানে নদীতে ভাসমান ১৩০টি মান্তা পরিবার। মান্তা পরিবারের প্রতিটি সদস্যের নৌকায় জন্ম, নৌকাতেই বেড়ে ওঠা, ঘরবসতি, নৌকাতেই মৃত্যু এ মানুষগুলোর। মান্তা শব্দটির মানে একেকজনের কাছে একেকরকম।

ওই সম্প্রদায়ের অভিভাবক পর্যায়ের শাহজাহান সরদার, সালাম সরদারের সঙ্গে কথা বলে জানলাম, বহু আগে থেকেই তাদের একটু নিম্নবর্ণের গণ্য করা হয়। অন্ন, বস্ত্র, বাসস্থান, স্বাস্থ্য, শিক্ষা যে বিষয়গুলো মৌলিক অধিকার, সেগুলো এ নৌকার ঘরগুলোয় পৌঁছেনি। দুর্দশা আর অসুবিধাকে সঙ্গী করেই চলছেন একেকজন পূর্ণবয়স্ক কর্মজীবী মানুষ। শিশু, নারী, বৃদ্ধ সবাই একই রকম। কোহিনুর বেগম চুলায় চড়িয়েছেন রান্না। তার পরিবারের অনেকেই আছেন এখানে। বোঝাই যায়, অল্প বয়সেই বুড়িয়ে যান এ নৌকার নারীরা। পুরুষদের অবস্থাও একই রকম। কোনো স্বপ্ন যখন না থাকে, তখন জীবন তো স্থবির। এর মধ্যেই সুখ-দুঃখ সব। কোনো নৌকায় তিন থেকে পাঁচজন, কোনো নৌকায় তার চেয়ে বেশি মানুষের বাস। গাদাগাদি করেই টিকে আছে জীবন। আধুনিকতার ছোঁয়া বলতে প্রতিটি নৌকায় পৌঁছেছে সোলার প্যানেল। তা ছাড়া কিছু নেই। জীবনের প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম বা উপকরণ বলতে হাঁড়ি-কুড়ি, থালা-গ্লাস আর পরিধেয় বস্ত্র দুয়েকটি। এগুলো আগলেই জীবন চলে প্রজন্ম থেকে প্রজন্মের। এ মানুষগুলো কারও কাছ থেকেই কিছু পান না। ছেলে হোক মেয়ে হোক বাল্যবেলা থেকে নদীতে ঝাঁপিয়ে বড় হতে হয়। জাল বাওয়ার নিয়তি নিয়েই ঘুরতে হয় বাবার সঙ্গে বা মায়ের সঙ্গে মাছের সন্ধানে।

মাত্র ২০টি মান্তা পরিবারকে পুনর্বাসন করা হয়েছে গুচ্ছগ্রামে। যারা ঠাঁই পাননি তাদের সংখ্যা এর ছয় গুণ। চরমন্তাজ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান হানিফ মিয়া তুলে ধরলেন ওই চরবাসীর বিভিন্ন সমস্যার কথা। গুচ্ছগ্রাম তৈরির পর পেরিয়ে গেছে ১২টি বছর। কার্যত উন্নয়নের ছোঁয়া লাগেনি এখানেও। যতটুকু পরিবর্তন এসেছে যার যার নিজের চেষ্টায়। এখন গুচ্ছগ্রামটিও পৌঁছেছে জীর্ণদশায়। দেখা গেল এই চরমন্তাজবাসীর অন্যতম প্রধান সমস্যা ভোলার সঙ্গে সংযোগসড়ক। চরমন্তাজের মতো দুর্গম জায়গায় একটি আবাসিক হোটেল গড়ে তুলেছেন সাথী মিয়া নামের উদ্যোক্তা। কয়েক বছর আগেও তিনি ছিলেন মৎস্যজীবী। তিনিও তুলে ধরলেন এ এলাকার যোগাযোগসহ নানা সমস্যার কথা।

চ্যানেল আই হৃদয়ে মাটি ও মানুষ অনুষ্ঠানে চরমন্তাজের প্রতিবেদনটি প্রচারের পর আকরামুজ্জামান নামের এক ভদ্রলোক আমার বন্ধু আবদুর রশীদ মজুমদারের মাধ্যমে একটি বই পাঠালেন। বইটির নাম ‘ছোট সুন্দরবন চরমমতাজ’। পড়ে দেখলাম আমরা যে চরকে জেনে এসেছি চরমন্তাজ হিসেবে তার নাম আসলে চরমমতাজ। আর এর পেছনে জড়িয়ে আছে মমতাজউদ্দিন আহমেদ নামের এক বাঙালি দেশদরদির জীবনের গল্প। ১০৫ বছর আগের কথা। ১৯১২ সালে মমতাজউদ্দিন আহমেদ ছিলেন ব্রিটিশ সরকারের ডিস্ট্রিক্ট কালেক্টরেটের একজন কানুনগো। তিনি ব্রিটিশ সরকারের ভূমি রেকর্ড ও ম্যাপ জরিপের কাজ করতে গিয়ে সাগরে ঝড়ের কবলে পড়েন। টানা তিন দিন বিপন্ন দশায় থেকে কূলকিনারাহীন একটি চরে আশ্রয় নেন। তারপর সঙ্গীয় চেইনম্যান নিয়ে চরটির আকার আয়তন মেপে ফেলেন। পরে ব্রিটিশ সরকার কৃতজ্ঞ হয়ে ওই কানুনগোর নামেই চরটির নামকরণ করে ‘চরমমতাজ’। পরে মানুষের মুখে মুখে অপভ্রংশ হয়ে চরটির নাম হয়ে যায় চরমন্তাজ। যাই হোক, এ বিষয়টি নিয়ে পরে আরও সবিস্তারে লেখার ইচ্ছা রইল।

আমাদের দেশে এখনো অনেক অজানা-অচেনা জনপদ রয়েছে। সেখানকার মানুষের জীবন-সংগ্রাম ও চিন্তাভাবনা অন্যরকম। অনেক ভাসমান জনগোষ্ঠী রয়েছে যারা এখনো মূল স্রোতের বাইরে। আমরা সহস্রাব্দের উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করেছি, এখন টেকসই উন্নয়ন অভিযাত্রায় এগিয়ে যাচ্ছি সামনের দিকে। কিন্তু এ ছিন্নমূল মানুষগুলোর মাঝে এর ছিটেফোঁটাও পৌঁছাচ্ছে না। তারা সেই তিমিরেই থেকে যাচ্ছে। বিষয়টি নীতি পরিকল্পনার মধ্যে আনা অত্যন্ত জরুরি। একই সঙ্গে শত বছর বা তারও বেশি সময় ধরে যারা জীবনযাপনের জন্য ভিন্ন এক ঐতিহ্যকে লালন করছেন তাদের জীবন সংস্কৃতিও সংরক্ষণের প্রয়োজন রয়েছে।

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব।

            [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
স্বাধীন বিচার বিভাগ
স্বাধীন বিচার বিভাগ
আবারও ভূমিকম্প
আবারও ভূমিকম্প
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
সর্বশেষ খবর
প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি
প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি

২ মিনিট আগে | নগর জীবন

অন্যস্বর টরন্টোর আয়োজনে অভিনেত্রী শান্তা ইসলামের সঙ্গে কথোপকথন
অন্যস্বর টরন্টোর আয়োজনে অভিনেত্রী শান্তা ইসলামের সঙ্গে কথোপকথন

৩ মিনিট আগে | পরবাস

বসুন্ধরা শুভসংঘের ভূমিকম্পে করণীয় বিষয়ে মতবিনিময় সভা
বসুন্ধরা শুভসংঘের ভূমিকম্পে করণীয় বিষয়ে মতবিনিময় সভা

৩ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বেশ কয়েকজন কমান্ডারকে বরখাস্ত করলেন ইসরায়েলি সেনাপ্রধান
বেশ কয়েকজন কমান্ডারকে বরখাস্ত করলেন ইসরায়েলি সেনাপ্রধান

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ অঞ্চল হবে দক্ষিণ এশিয়া: বিশ্বব্যাংক
বিশ্বের সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ অঞ্চল হবে দক্ষিণ এশিয়া: বিশ্বব্যাংক

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

সাক্ষী না আসায় পিছিয়েছে আবু সাঈদ হত্যা মামলার শুনানি
সাক্ষী না আসায় পিছিয়েছে আবু সাঈদ হত্যা মামলার শুনানি

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ভারতের নতুন প্রধান বিচারপতি কে এই সূর্য কান্ত?
ভারতের নতুন প্রধান বিচারপতি কে এই সূর্য কান্ত?

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রোটিয়াদের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজেও অনিশ্চিত শুভমান গিল
প্রোটিয়াদের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজেও অনিশ্চিত শুভমান গিল

৩১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তাজরিন ট্র্যাজেডির ১৩ বছর পূর্তি, ফুলেল শ্রদ্ধায় স্মরণ
তাজরিন ট্র্যাজেডির ১৩ বছর পূর্তি, ফুলেল শ্রদ্ধায় স্মরণ

৩২ মিনিট আগে | নগর জীবন

৭৫ দেশের ২৫০টি সিনেমা নিয়ে ঢাকায় উৎসব
৭৫ দেশের ২৫০টি সিনেমা নিয়ে ঢাকায় উৎসব

৩৪ মিনিট আগে | শোবিজ

তিন আর্জেন্টাইনের দাপটে ফাইনালে মায়ামি
তিন আর্জেন্টাইনের দাপটে ফাইনালে মায়ামি

৩৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রস্তাব সংশোধন
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রস্তাব সংশোধন

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোর সন্দেহে গণপিটুনীতে যুবক নিহত, আহত ৩
চোর সন্দেহে গণপিটুনীতে যুবক নিহত, আহত ৩

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিডনিতে সাবেক এআইইউবিয়ানদের গ্র্যান্ড রিইউনিয়ন অনুষ্ঠিত
সিডনিতে সাবেক এআইইউবিয়ানদের গ্র্যান্ড রিইউনিয়ন অনুষ্ঠিত

৪৪ মিনিট আগে | পরবাস

জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন
জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজধানীতে প্রাইভেটকার ভস্মীভূত
রাজধানীতে প্রাইভেটকার ভস্মীভূত

৫৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

বাউফলে জাল দলিল তৈরির দায়ে যুবকের কারাদণ্ড
বাউফলে জাল দলিল তৈরির দায়ে যুবকের কারাদণ্ড

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৪৯ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠালো মালয়েশিয়া
৪৯ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠালো মালয়েশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উড়ন্ত ট্যাক্সি নিয়ে দ্বন্দ্ব: আর্চারের বিরুদ্ধে জোবির মামলা
উড়ন্ত ট্যাক্সি নিয়ে দ্বন্দ্ব: আর্চারের বিরুদ্ধে জোবির মামলা

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

অন্তর্বর্তী সরকার ভালো দৃষ্টান্ত রেখে যাবে: পরিবেশ উপদেষ্টা
অন্তর্বর্তী সরকার ভালো দৃষ্টান্ত রেখে যাবে: পরিবেশ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
ভাঙ্গায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ার সাতটি রাজ্যে ভয়াবহ বন্যা, ক্ষতিগ্রস্ত ১১ হাজারের বেশি মানুষ
মালয়েশিয়ার সাতটি রাজ্যে ভয়াবহ বন্যা, ক্ষতিগ্রস্ত ১১ হাজারের বেশি মানুষ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম
কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কৃষি গুচ্ছের ভর্তি পরীক্ষার আসন ৩৭০১
কৃষি গুচ্ছের ভর্তি পরীক্ষার আসন ৩৭০১

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশি চিকিৎসক-নার্স নিয়োগে জিটুজি ফ্রেমওয়ার্ক প্রস্তাব সৌদির
বাংলাদেশি চিকিৎসক-নার্স নিয়োগে জিটুজি ফ্রেমওয়ার্ক প্রস্তাব সৌদির

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় নির্বাচনে ভোট দিতে ২০ হাজার ৮৬২ প্রবাসীর নিবন্ধন
জাতীয় নির্বাচনে ভোট দিতে ২০ হাজার ৮৬২ প্রবাসীর নিবন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প
সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাত্র ১৬ বাসে ঠাঁই মিলল না জবির অধিকাংশ শিক্ষার্থীর
মাত্র ১৬ বাসে ঠাঁই মিলল না জবির অধিকাংশ শিক্ষার্থীর

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিউজিল্যান্ড টেস্ট দলে ফিরলেন কেন উইলিয়ামসন
নিউজিল্যান্ড টেস্ট দলে ফিরলেন কেন উইলিয়ামসন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিসরের গোয়েন্দাপ্রধানের সঙ্গে হামাসের শীর্ষ প্রতিনিধিদলের বৈঠক
মিসরের গোয়েন্দাপ্রধানের সঙ্গে হামাসের শীর্ষ প্রতিনিধিদলের বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক
খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা
ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?
ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি
ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা