শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৫ এপ্রিল, ২০১৭ আপডেট:

প্রধানমন্ত্রী, হাওর পারের কৃষকের কান্না শুনছেন?

পীর হাবিবুর রহমান
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
প্রধানমন্ত্রী, হাওর পারের কৃষকের কান্না শুনছেন?

চন্দ্রালোকিত বিস্তীর্ণ হাওরের অবারিত জলরাশি রাত নামলেই নৈসর্গিক রূপের রহস্যময়তায় আমাদের মুগ্ধ করে। বহুবার লিখেছি। কবিতা, প্রেম-আড্ডা, গান ও জলজ্যোত্স্নার শহর সুনামগঞ্জ বর্ষায় এক টুকরো দ্বীপ শহরে পরিণত হয়। শহরের বুক চিড়ে বহমান সুরমাই নবযৌবন লাভ করে না, জেলাজুড়েই অথৈ জলরাশি আফাল বা বড় বড় ঢেউ তুলে উত্তাল হয়ে ওঠে।  যতদূর চোখ যায় শুধু পানি আর পানি। আষাঢ়ের পূর্ণিমার রাতে মেঘের ফাঁক গলে ভরা চাঁদ বেরিয়ে এলে নবযৌবনা সুন্দরী আছড়ে পড়া রূপের মতো বিস্তীর্ণ হাওরের জলরাশিকে মনোমুগ্ধকর করে তুলে। জ্যোত্স্নার নিচে জলের খেলা নৈসর্গিক রূপের মুগ্ধতা ছড়িয়ে দেয়। প্রকৃতির এ অপার রহস্যময়তার সঙ্গে হৃদয়-মন একাত্ম করে কবিও প্রেমিক হয়ে ওঠে হাওর পারের মানুষ। কবির হৃদয় নিয়ে বুঁদ হয়ে জলজ্যোত্স্নার নৈসর্গিক রূপ উপভোগ করে তন্ময় হয়ে। বসন্তের কোকিল গাছে গাছে প্রাণ আকুল করা ডাকে প্রেমিক-প্রেমিকার বুকে যে হাহাকার অতৃপ্তি বাড়িয়ে দেয় তা পূর্ণতা পায় মেঘ ও জ্যোত্স্নার সঙ্গে জলের লুকোচুরি খেলায়। দিনমজুররা রাত নামলেই বাউল ও মরমি গানের আসর বসায়। হাওর পারজুড়ে ভাসে গান ও বাঁশির নানা সুর। ২৬ লাখ মানুষের সুনামগঞ্জ জেলার ১৪ লাখ মানুষ পেশায় কৃষক। বৈশাখ এলে বোরো ফসল কাটার ধুম পড়ে হাওরজুড়ে। কৃষকের মুখে ফুটে ওঠে হাসি। জ্যোত্স্না রাতে বাতাসে ঢেউ খেলা জমিন কৃষকের বুকে আনন্দ ধরিয়ে দেয়। জেলায় ১৪শ ছোট-বড় হাওর রয়েছে। যেখানে এই সময়ে ধান ও শীত মৌসুমে মাছ ধরার উৎসব চলে। কথা ছিল আর ১০ দিন পরেই পাকা ধান কেটে কৃষক ঘরে তুলবে। হাওরজুড়ে ধান কাটার মহোৎসবে মৌ মৌ ঘ্রাণে কৃষকের চিত্ত প্রফুল্ল হবে। কিন্তু আট দিন আগে চৈত্রের অসময়ে অকাল বর্ষণ নামে আকাশ ভেঙে। দিন নেই, রাত নেই অবিরাম বর্ষণে একেক করে ধান পাকার আগেই ফসল তলিয়ে যেতে থাকে। সুনামগঞ্জের সাংবাদিক মাসুম হেলাল জানিয়েছেন, আবাদি জমির ফসল ৭০ ভাগই অকাল বৃষ্টির বন্যায় তলিয়ে গেছে। মধ্যনগরের আলাউদ্দিন নামের একজন সচেতন মানুষ দফায় দফায় টেলিফোন করে বলছেন, কৃষকের পাশে কেউ নেই। একবার এসে দেখে যান। হাওর পারজুড়ে কৃষকের আর্তনাদ-কান্না। সুনামগঞ্জ জেলায় মানুষের জীবন ও জীবিকা নির্বাহে একমাত্র অবলম্বন এ বোরো ফসল। এক ফসলেই বোরো ধান চাষাবাদ হয়েছিল দুই লাখ ৩০ হাজার হেক্টর জমিতে। আট লাখ মেট্রিক টন ধান পাওয়ার কথা ছিল। একে একে হাওরের বাঁধ উপচে ফসল যখন তলিয়ে যাচ্ছিল রিক্ত-নিঃস্ব কৃষক তার বুক ঠেলে ফসল রক্ষার ব্যর্থ চেষ্টা করেছে। আসমান চুইয়ে পড়া জ্যোত্স্না অবারিত জলরাশি কৃষকের চোখের কোণে অশ্রুবিন্দু এখন চিক চিক করে উঠছে। বৃষ্টি ও জলজ্যোত্স্নার নৈসর্গিক দৃশ্য হাওর পারের মানুষের জীবনে অভিশাপ হয়ে দেখা দিয়েছে। বুকের তপ্ত নিঃশ্বাস চারপাশের বাতাসকে ভারি করেছে। দেখার হাওর, হালির হাওর, খরচা হাওর, কানলা হাওর, বরাম হাওর পাশসুয়া হাওরসহ বড় বড় হাওর তলিয়ে গেছে। তিন-চার হাজার মানুষ রাত দিন পরিশ্রম করে কাহিল করে শনির হাওরের ফসল এখনো রক্ষা করে রেখেছে।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সেনাশাসক এরশাদের জমানায় ‘কৃষক বাঁচাও দেশ বাঁচাও’ স্লোগান তুলে সারা দেশের যে গণজাগরণ ঘটিয়েছিলেন ২১ বছর পর দীর্ঘ সংগ্রামের বৈরী স্রোতের বিপরীতে আওয়ামী লীগকে ’৯৬ সালে ক্ষমতায় এনে সেই অঙ্গীকার পূরণ করেছিলেন। কৃষির উন্নয়নে তার হোমওয়ার্ককে কাজে লাগিয়ে কৃষিতে বিপ্লব ঘটিয়েছিলেন। ২০০৮ সালে ক্ষমতায় এসে সেই ধারা অব্যাহত রাখায় একদিন দেশকে যেখানে খাদ্য ঘাটতি থেকে খাদ্য উদ্বৃত্ত দেশে পরিণত করেছিলেন, তেমনি আজ দেশকে খাদ্য রপ্তানির তালিকায় যুক্ত করেছেন। উত্তর জনপদ থেকে মঙ্গা ও সুনামগঞ্জের ভাটি অঞ্চল থেকে আকাল তাড়িয়েছেন। সুনামগঞ্জের তাহিরপুরে কৃষকদের মাঝে বিনামূল্যে কৃষি উপকরণ বিতরণ করেছিলেন। কৃষকের মুখে হাসি ফুটেছিল বাম্পার ফলনের কারণে। প্রতিবছর অকাল বন্যা থেকে হাওর রক্ষা বাঁধের জন্য বড় অঙ্কের বরাদ্দও দিয়ে থাকেন। পানি উন্নয়ন বোর্ড এ বাঁধ দুভাবে নির্মাণ করে থাকে। বড় বাঁধগুলো স্থানীয় সরকারের জনপ্রতিনিধিদের মাধ্যমে প্রকল্প করে নির্মাণ করা হয়। বেড়িবাঁধগুলো ঠিকাদারদের মাধ্যমে নির্মাণ হয়ে থাকে। গেল বছরেও পানি উন্নয়ন বোর্ডের দুর্নীতি ও অনিয়ম, অন্যদিকে ঠিকাদাররা নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে বাঁধ নির্মাণে ব্যর্থ হওয়ায় এবং কোথাও কোথাও নামমাত্র কাজ করে বরাদ্দের টাকা ভাগাভাগি করায় ফসল তলিয়ে যায়। তবু গেল বছর অকাল বন্যায় আগ্রাসী রূপ দেখে কৃষকেরা কাঁচা-পাকা কিছু ধান তুলে নিতে পেরেছিল। কিন্তু এবার ধান পাকা দূরে থাক, কোথাও কোথাও ধান বেরুবার আগেই ফসল তলিয়ে গেছে। এবার শুধু সুনামগঞ্জের হাওর রক্ষা বাঁধের জন্য ৪৬ কোটি টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়েছিল। আমার দেখা সৎ ও দক্ষ মন্ত্রীদের অন্যতম পানি সম্পদমন্ত্রী ব্যারিস্টার আনিসুল ইসলাম মাহমুদ নিজেও নদীর নাব্য সৃষ্টি ও হাওর রক্ষার জন্য যথেষ্ট উদ্যোগী এবং আন্তরিক। কিন্তু এবারও বরাদ্দের প্রায় অর্ধেক স্থানীয় সরকারি দলের প্রভাবশালী ঠিকাদাররা একজন প্রতিমন্ত্রীর সহায়তায় নিয়ে যায়। স্থানীয় পানি উন্নয়ন বোর্ডের দুর্নীতির কারণে তারা সময়মতো কাজ করতে পারেননি। দেখা গেছে, প্রথমে ২৮ ফেব্রুয়ারির মধ্যে ও পরে ৩১ মার্চের মধ্যে বাঁধের কাজ সম্পন্ন করার সময়সীমা বেঁধে দেওয়া হলেও বাঁধের কাজ সম্পন্ন হয়নি। একদিকে নদী খননের মাধ্যমে নাব্য না বাড়ানো, অন্যদিকে অকাল বৃষ্টি বন্যার আগেই দুর্নীতিগ্রস্ত স্থানীয় পানি উন্নয়ন বোর্ড ও ঠিকাদারদের ব্যর্থতার কারণে প্রয়োজনীয় বাঁধ নির্মাণ না হওয়ায় প্রতিবছর ফসল তলিয়ে যাচ্ছে। এবারের পরিস্থিতি সাম্প্রতিককালের ইতিহাসে ভয়াবহ ও করুণ। সুুনামগঞ্জের বিস্তীর্ণ হাওর অঞ্চলের সঙ্গে মিশে আছে নেত্রকোনা ও কিশোরগঞ্জের হাওরগুলো। সেখানেও একই অবস্থা দেখা দেওয়ায় কৃষকের বুকভরা কান্নায় আহাজারিতে বাতাস ভারি হয়ে গেছে।

 

 

সুনামগঞ্জ, নেত্রকোনা, কিশোরগঞ্জসহ ভাটি অঞ্চলের হাওরের ফসলনির্ভর মানুষের আর্তনাদই নয়, স্বতঃস্ফূর্ত মানববন্ধনসহ প্রতিবাদমুখর হয়ে উঠেছে। মানুষের পিঠ ফসল হারিয়ে দেয়ালে ঠেকে গেছে। তারা বাঁধ নির্মাণ নিয়ে অনিয়মের তদন্ত, দোষীদের শাস্তি এবং হাওরের ফসল রক্ষার জন্য দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা গ্রহণের মাধ্যমে ফসল রক্ষার স্থায়ী ব্যবস্থা করার দাবি তুলেছে। দীর্ঘদিন পর ৯ এপ্রিল সুনামগঞ্জ জেলা জাতীয় পার্টির সম্মেলনের দিনক্ষণ ঠিক হয়েছিল। সুনামগঞ্জের সদর আসনের সংসদ সদস্য পীর ফজলুর রহমান মিজবাহ জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান এইচ এম এরশাদ ও মহাসচিব এ বি এম রুহুল আমিন হাওলাদারকে এলাকার পরিস্থিতি অবহিত করলে তারা সম্মেলন স্থগিত ঘোষণা করেন। সুনামগঞ্জ সদরের সংসদ সদস্য কৃষকের ফসল তলিয়ে যাওয়ায় দুর্গত এলাকা ঘোষণার জন্য সমাবেশ ডেকেছেন। সরকারের প্রতি আহ্বান জানাচ্ছেন স্থানীয় কৃষকরাও।

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, কৃষকের জন্য আপনার দরদ প্রশ্নের ঊর্ধ্বে। বিরোধী দলে থাকার সময়ে কৃষকের জন্য আপনার দৃঢ় সংগ্রাম এবং ক্ষমতায় এসে কৃষক ও কৃষির উন্নয়নে নেওয়া নানা পদক্ষেপ মানুষের সামনে সমুজ্জ্বল। অকাল বৃষ্টি ও বন্যায় সুনামগঞ্জ, কিশোরগঞ্জ ও নেত্রকোনার কয়েক লাখ মানুষের সারা বছরের জীবিকানির্বাহের একমাত্র অবলম্বন বোরো ফসল তলিয়ে যাওয়ায় যে কান্নার আওয়াজ উঠেছে তা কি আপনি শুনতে পাচ্ছেন। বাকরুদ্ধ কৃষকের বিষাদগ্রস্ত মুখচ্ছবি কি আপনি দেখতে পাচ্ছেন। হাওর পারের মানুষেরা মনে করেন তাদের কান্না আপনি শুনতে পাচ্ছেন। তাদের অসহায়ত্ব আপনি দেখতে পাচ্ছেন। প্রকৃতির বৈরী স্রোতের বিপরীতে রাজনৈতিক সংগ্রামের ভিতর দিয়ে আপনি ওঠে আসেননি। প্রকৃতির খেয়ালি আচরণ দেখতে দেখতে বেড়ে উঠেছেন। হাওর, কৃষি ও পানি বিশেষজ্ঞদের নিয়ে আপনি একটি তদন্ত ও পরামর্শ কমিটি গঠন করুন। প্রতিবছর কোটি কোটি টাকা বরাদ্দ হয়। আপদকালীন সময়ে ঠিকাদারদের মাধ্যমে বরাদ্দের একটি বড় অংশ ও পিআইসির মাধ্যমে স্থানীয় প্রতিনিধিদের দ্বারা আরেকটি অংশ ব্যয় হয়। পিআইসির মাধ্যমে ব্যয় অভিজ্ঞতার কারণে অনেকটাই কাজে লাগে। বাকিটা যেন লুটপাটের মহোৎসবে পরিণত হয়। কৃষকরা যখন কান্নায় ভেঙে পড়ে লুটেরারা তখন শয়তানের হাসি হেসে নিরাপদে সরে পড়ে। ক্ষতিগ্রস্ত কৃষক স্থানীয় জনপ্রতিনিধি ও উপজেলা প্রশাসন ছাড়া বিপদের সময়ে ফসল রক্ষার লড়াইয়ে বাঁধ রক্ষায় আর কাউকে পাওয়া যায় না। বাঁধগুলো ভাঙার জন্য পানির চাপে দুর্বল হয়ে আসে তখন স্থানীয় জনগণ সর্বশক্তি দিয়ে তা রক্ষার চেষ্টা করে। কিন্তু আপদকালীন কোনো তহবিল বরাদ্দ না থাকায় সুতলি-বাঁশ-চাটাইয়ের মতো জরুরি উপকরণগুলোও জনগণকেই জোগান দিতে হয়। অথচ সামান্য এসব উপকরণের জন্য বড় বড় হাওরের ফসল তলিয়ে যায়। শুধু সুরমা কুশিয়ারাই নয়, হাওরের ভিতর দিয়ে বহমান ছোট ছোট নদীগুলোরও খনন অপরিহার্য। জনপ্রতিনিধিদের নেতৃত্বে হাওর রক্ষা কমিটি গঠন করে মানুষকে উদ্বুদ্ধ করার সুযোগ রয়েছে। অকাল বন্যার হাত থেকে বিস্তীর্ণ হাওরের ফসল রক্ষায় ও অন্যান্য কৃষিপণ্য উৎপাদন বাড়াতে একটি মডেল প্রকল্প গ্রহণ জরুরি। যেখানে মোটা অর্থ বরাদ্দই নয়, পরিকল্পিতভাবে দীর্ঘমেয়াদি স্থায়ী সমস্যা সমাধানের ব্যবস্থাও জরুরি।

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, গেলবারের ধকল সইতে না সইতেই এবারের অকাল বৃষ্টি ও বন্যায় প্রকৃতির বৈরী নির্দয় খেলায় ফসল হারিয়ে রিক্ত নিঃস্ব হয়ে যাওয়া কৃষকদের পাশে আপনার মানবিক হৃদয় মেলে ধরে সাহায্যের হাত বাড়ানোর মিনতি করছি। মানুষের কল্যাণে রাজনীতি দীর্ঘ সংগ্রামে আপনি অভিজ্ঞই নন, রাষ্ট্র পরিচালনার অভিজ্ঞতায়ও আপনার প্রজ্ঞা ও দক্ষতা আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে নন্দিত। আপনি জানেন, সর্বস্বান্ত কৃষকের এ ক্ষতি পুষিয়ে দেওয়ার পথ কী। আপনিই জানেন একমাত্র বোরো ফসল হারিয়ে পথে বসা কৃষকের কর্মসংস্থানের কী কর্মসূচি নেওয়া যায়। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, বিশ্ব অর্থনৈতিক মন্দা থেকে আপনি বাংলাদেশের অর্থনীতিকে রক্ষা করেছিলেন। যে দুটি শক্তির ওপর তার একটি হলো— প্রবাসীর পাঠানো রেমিট্যান্স। অন্যটি পেশিবহুল কৃষকের ঘর্মাক্ত শরীরের পরিশ্রম।  আজ সেই কৃষকের পাশে আপনার দাঁড়ানোর সময়। আজ সেই কৃষকের মুখে হাসি চির অম্লান রাখার জন্য আপনার পরিকল্পনা জরুরি।  আপনার বরাদ্দের অর্থ লুটপাট করে যারা কৃষকের বুক ভেঙে দেয় তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের এখনই সময়।

লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক।

ই-মেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
সর্বশেষ খবর
জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন
জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু
বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু

৪৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন
অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন

৫৭ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু
মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার
রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার
নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন
হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু
নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার
মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা
নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার
ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির
চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক
তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল
তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু
তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর
ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি
শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে
নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে

দেশগ্রাম

শূন্যতা-পূর্ণতা
শূন্যতা-পূর্ণতা

সাহিত্য

দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত
গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির
সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির

দেশগ্রাম

ভুলপুরাণের জোছনা
ভুলপুরাণের জোছনা

সাহিত্য

হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন কাল
হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন কাল

দেশগ্রাম

শিলাকে বলছি
শিলাকে বলছি

সাহিত্য

বিক্ষোভ মিছিল
বিক্ষোভ মিছিল

পেছনের পৃষ্ঠা

তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে

প্রথম পৃষ্ঠা