শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৫ এপ্রিল, ২০১৭ আপডেট:

প্রধানমন্ত্রী, হাওর পারের কৃষকের কান্না শুনছেন?

পীর হাবিবুর রহমান
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
প্রধানমন্ত্রী, হাওর পারের কৃষকের কান্না শুনছেন?

চন্দ্রালোকিত বিস্তীর্ণ হাওরের অবারিত জলরাশি রাত নামলেই নৈসর্গিক রূপের রহস্যময়তায় আমাদের মুগ্ধ করে। বহুবার লিখেছি। কবিতা, প্রেম-আড্ডা, গান ও জলজ্যোত্স্নার শহর সুনামগঞ্জ বর্ষায় এক টুকরো দ্বীপ শহরে পরিণত হয়। শহরের বুক চিড়ে বহমান সুরমাই নবযৌবন লাভ করে না, জেলাজুড়েই অথৈ জলরাশি আফাল বা বড় বড় ঢেউ তুলে উত্তাল হয়ে ওঠে।  যতদূর চোখ যায় শুধু পানি আর পানি। আষাঢ়ের পূর্ণিমার রাতে মেঘের ফাঁক গলে ভরা চাঁদ বেরিয়ে এলে নবযৌবনা সুন্দরী আছড়ে পড়া রূপের মতো বিস্তীর্ণ হাওরের জলরাশিকে মনোমুগ্ধকর করে তুলে। জ্যোত্স্নার নিচে জলের খেলা নৈসর্গিক রূপের মুগ্ধতা ছড়িয়ে দেয়। প্রকৃতির এ অপার রহস্যময়তার সঙ্গে হৃদয়-মন একাত্ম করে কবিও প্রেমিক হয়ে ওঠে হাওর পারের মানুষ। কবির হৃদয় নিয়ে বুঁদ হয়ে জলজ্যোত্স্নার নৈসর্গিক রূপ উপভোগ করে তন্ময় হয়ে। বসন্তের কোকিল গাছে গাছে প্রাণ আকুল করা ডাকে প্রেমিক-প্রেমিকার বুকে যে হাহাকার অতৃপ্তি বাড়িয়ে দেয় তা পূর্ণতা পায় মেঘ ও জ্যোত্স্নার সঙ্গে জলের লুকোচুরি খেলায়। দিনমজুররা রাত নামলেই বাউল ও মরমি গানের আসর বসায়। হাওর পারজুড়ে ভাসে গান ও বাঁশির নানা সুর। ২৬ লাখ মানুষের সুনামগঞ্জ জেলার ১৪ লাখ মানুষ পেশায় কৃষক। বৈশাখ এলে বোরো ফসল কাটার ধুম পড়ে হাওরজুড়ে। কৃষকের মুখে ফুটে ওঠে হাসি। জ্যোত্স্না রাতে বাতাসে ঢেউ খেলা জমিন কৃষকের বুকে আনন্দ ধরিয়ে দেয়। জেলায় ১৪শ ছোট-বড় হাওর রয়েছে। যেখানে এই সময়ে ধান ও শীত মৌসুমে মাছ ধরার উৎসব চলে। কথা ছিল আর ১০ দিন পরেই পাকা ধান কেটে কৃষক ঘরে তুলবে। হাওরজুড়ে ধান কাটার মহোৎসবে মৌ মৌ ঘ্রাণে কৃষকের চিত্ত প্রফুল্ল হবে। কিন্তু আট দিন আগে চৈত্রের অসময়ে অকাল বর্ষণ নামে আকাশ ভেঙে। দিন নেই, রাত নেই অবিরাম বর্ষণে একেক করে ধান পাকার আগেই ফসল তলিয়ে যেতে থাকে। সুনামগঞ্জের সাংবাদিক মাসুম হেলাল জানিয়েছেন, আবাদি জমির ফসল ৭০ ভাগই অকাল বৃষ্টির বন্যায় তলিয়ে গেছে। মধ্যনগরের আলাউদ্দিন নামের একজন সচেতন মানুষ দফায় দফায় টেলিফোন করে বলছেন, কৃষকের পাশে কেউ নেই। একবার এসে দেখে যান। হাওর পারজুড়ে কৃষকের আর্তনাদ-কান্না। সুনামগঞ্জ জেলায় মানুষের জীবন ও জীবিকা নির্বাহে একমাত্র অবলম্বন এ বোরো ফসল। এক ফসলেই বোরো ধান চাষাবাদ হয়েছিল দুই লাখ ৩০ হাজার হেক্টর জমিতে। আট লাখ মেট্রিক টন ধান পাওয়ার কথা ছিল। একে একে হাওরের বাঁধ উপচে ফসল যখন তলিয়ে যাচ্ছিল রিক্ত-নিঃস্ব কৃষক তার বুক ঠেলে ফসল রক্ষার ব্যর্থ চেষ্টা করেছে। আসমান চুইয়ে পড়া জ্যোত্স্না অবারিত জলরাশি কৃষকের চোখের কোণে অশ্রুবিন্দু এখন চিক চিক করে উঠছে। বৃষ্টি ও জলজ্যোত্স্নার নৈসর্গিক দৃশ্য হাওর পারের মানুষের জীবনে অভিশাপ হয়ে দেখা দিয়েছে। বুকের তপ্ত নিঃশ্বাস চারপাশের বাতাসকে ভারি করেছে। দেখার হাওর, হালির হাওর, খরচা হাওর, কানলা হাওর, বরাম হাওর পাশসুয়া হাওরসহ বড় বড় হাওর তলিয়ে গেছে। তিন-চার হাজার মানুষ রাত দিন পরিশ্রম করে কাহিল করে শনির হাওরের ফসল এখনো রক্ষা করে রেখেছে।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সেনাশাসক এরশাদের জমানায় ‘কৃষক বাঁচাও দেশ বাঁচাও’ স্লোগান তুলে সারা দেশের যে গণজাগরণ ঘটিয়েছিলেন ২১ বছর পর দীর্ঘ সংগ্রামের বৈরী স্রোতের বিপরীতে আওয়ামী লীগকে ’৯৬ সালে ক্ষমতায় এনে সেই অঙ্গীকার পূরণ করেছিলেন। কৃষির উন্নয়নে তার হোমওয়ার্ককে কাজে লাগিয়ে কৃষিতে বিপ্লব ঘটিয়েছিলেন। ২০০৮ সালে ক্ষমতায় এসে সেই ধারা অব্যাহত রাখায় একদিন দেশকে যেখানে খাদ্য ঘাটতি থেকে খাদ্য উদ্বৃত্ত দেশে পরিণত করেছিলেন, তেমনি আজ দেশকে খাদ্য রপ্তানির তালিকায় যুক্ত করেছেন। উত্তর জনপদ থেকে মঙ্গা ও সুনামগঞ্জের ভাটি অঞ্চল থেকে আকাল তাড়িয়েছেন। সুনামগঞ্জের তাহিরপুরে কৃষকদের মাঝে বিনামূল্যে কৃষি উপকরণ বিতরণ করেছিলেন। কৃষকের মুখে হাসি ফুটেছিল বাম্পার ফলনের কারণে। প্রতিবছর অকাল বন্যা থেকে হাওর রক্ষা বাঁধের জন্য বড় অঙ্কের বরাদ্দও দিয়ে থাকেন। পানি উন্নয়ন বোর্ড এ বাঁধ দুভাবে নির্মাণ করে থাকে। বড় বাঁধগুলো স্থানীয় সরকারের জনপ্রতিনিধিদের মাধ্যমে প্রকল্প করে নির্মাণ করা হয়। বেড়িবাঁধগুলো ঠিকাদারদের মাধ্যমে নির্মাণ হয়ে থাকে। গেল বছরেও পানি উন্নয়ন বোর্ডের দুর্নীতি ও অনিয়ম, অন্যদিকে ঠিকাদাররা নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে বাঁধ নির্মাণে ব্যর্থ হওয়ায় এবং কোথাও কোথাও নামমাত্র কাজ করে বরাদ্দের টাকা ভাগাভাগি করায় ফসল তলিয়ে যায়। তবু গেল বছর অকাল বন্যায় আগ্রাসী রূপ দেখে কৃষকেরা কাঁচা-পাকা কিছু ধান তুলে নিতে পেরেছিল। কিন্তু এবার ধান পাকা দূরে থাক, কোথাও কোথাও ধান বেরুবার আগেই ফসল তলিয়ে গেছে। এবার শুধু সুনামগঞ্জের হাওর রক্ষা বাঁধের জন্য ৪৬ কোটি টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়েছিল। আমার দেখা সৎ ও দক্ষ মন্ত্রীদের অন্যতম পানি সম্পদমন্ত্রী ব্যারিস্টার আনিসুল ইসলাম মাহমুদ নিজেও নদীর নাব্য সৃষ্টি ও হাওর রক্ষার জন্য যথেষ্ট উদ্যোগী এবং আন্তরিক। কিন্তু এবারও বরাদ্দের প্রায় অর্ধেক স্থানীয় সরকারি দলের প্রভাবশালী ঠিকাদাররা একজন প্রতিমন্ত্রীর সহায়তায় নিয়ে যায়। স্থানীয় পানি উন্নয়ন বোর্ডের দুর্নীতির কারণে তারা সময়মতো কাজ করতে পারেননি। দেখা গেছে, প্রথমে ২৮ ফেব্রুয়ারির মধ্যে ও পরে ৩১ মার্চের মধ্যে বাঁধের কাজ সম্পন্ন করার সময়সীমা বেঁধে দেওয়া হলেও বাঁধের কাজ সম্পন্ন হয়নি। একদিকে নদী খননের মাধ্যমে নাব্য না বাড়ানো, অন্যদিকে অকাল বৃষ্টি বন্যার আগেই দুর্নীতিগ্রস্ত স্থানীয় পানি উন্নয়ন বোর্ড ও ঠিকাদারদের ব্যর্থতার কারণে প্রয়োজনীয় বাঁধ নির্মাণ না হওয়ায় প্রতিবছর ফসল তলিয়ে যাচ্ছে। এবারের পরিস্থিতি সাম্প্রতিককালের ইতিহাসে ভয়াবহ ও করুণ। সুুনামগঞ্জের বিস্তীর্ণ হাওর অঞ্চলের সঙ্গে মিশে আছে নেত্রকোনা ও কিশোরগঞ্জের হাওরগুলো। সেখানেও একই অবস্থা দেখা দেওয়ায় কৃষকের বুকভরা কান্নায় আহাজারিতে বাতাস ভারি হয়ে গেছে।

 

 

সুনামগঞ্জ, নেত্রকোনা, কিশোরগঞ্জসহ ভাটি অঞ্চলের হাওরের ফসলনির্ভর মানুষের আর্তনাদই নয়, স্বতঃস্ফূর্ত মানববন্ধনসহ প্রতিবাদমুখর হয়ে উঠেছে। মানুষের পিঠ ফসল হারিয়ে দেয়ালে ঠেকে গেছে। তারা বাঁধ নির্মাণ নিয়ে অনিয়মের তদন্ত, দোষীদের শাস্তি এবং হাওরের ফসল রক্ষার জন্য দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা গ্রহণের মাধ্যমে ফসল রক্ষার স্থায়ী ব্যবস্থা করার দাবি তুলেছে। দীর্ঘদিন পর ৯ এপ্রিল সুনামগঞ্জ জেলা জাতীয় পার্টির সম্মেলনের দিনক্ষণ ঠিক হয়েছিল। সুনামগঞ্জের সদর আসনের সংসদ সদস্য পীর ফজলুর রহমান মিজবাহ জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান এইচ এম এরশাদ ও মহাসচিব এ বি এম রুহুল আমিন হাওলাদারকে এলাকার পরিস্থিতি অবহিত করলে তারা সম্মেলন স্থগিত ঘোষণা করেন। সুনামগঞ্জ সদরের সংসদ সদস্য কৃষকের ফসল তলিয়ে যাওয়ায় দুর্গত এলাকা ঘোষণার জন্য সমাবেশ ডেকেছেন। সরকারের প্রতি আহ্বান জানাচ্ছেন স্থানীয় কৃষকরাও।

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, কৃষকের জন্য আপনার দরদ প্রশ্নের ঊর্ধ্বে। বিরোধী দলে থাকার সময়ে কৃষকের জন্য আপনার দৃঢ় সংগ্রাম এবং ক্ষমতায় এসে কৃষক ও কৃষির উন্নয়নে নেওয়া নানা পদক্ষেপ মানুষের সামনে সমুজ্জ্বল। অকাল বৃষ্টি ও বন্যায় সুনামগঞ্জ, কিশোরগঞ্জ ও নেত্রকোনার কয়েক লাখ মানুষের সারা বছরের জীবিকানির্বাহের একমাত্র অবলম্বন বোরো ফসল তলিয়ে যাওয়ায় যে কান্নার আওয়াজ উঠেছে তা কি আপনি শুনতে পাচ্ছেন। বাকরুদ্ধ কৃষকের বিষাদগ্রস্ত মুখচ্ছবি কি আপনি দেখতে পাচ্ছেন। হাওর পারের মানুষেরা মনে করেন তাদের কান্না আপনি শুনতে পাচ্ছেন। তাদের অসহায়ত্ব আপনি দেখতে পাচ্ছেন। প্রকৃতির বৈরী স্রোতের বিপরীতে রাজনৈতিক সংগ্রামের ভিতর দিয়ে আপনি ওঠে আসেননি। প্রকৃতির খেয়ালি আচরণ দেখতে দেখতে বেড়ে উঠেছেন। হাওর, কৃষি ও পানি বিশেষজ্ঞদের নিয়ে আপনি একটি তদন্ত ও পরামর্শ কমিটি গঠন করুন। প্রতিবছর কোটি কোটি টাকা বরাদ্দ হয়। আপদকালীন সময়ে ঠিকাদারদের মাধ্যমে বরাদ্দের একটি বড় অংশ ও পিআইসির মাধ্যমে স্থানীয় প্রতিনিধিদের দ্বারা আরেকটি অংশ ব্যয় হয়। পিআইসির মাধ্যমে ব্যয় অভিজ্ঞতার কারণে অনেকটাই কাজে লাগে। বাকিটা যেন লুটপাটের মহোৎসবে পরিণত হয়। কৃষকরা যখন কান্নায় ভেঙে পড়ে লুটেরারা তখন শয়তানের হাসি হেসে নিরাপদে সরে পড়ে। ক্ষতিগ্রস্ত কৃষক স্থানীয় জনপ্রতিনিধি ও উপজেলা প্রশাসন ছাড়া বিপদের সময়ে ফসল রক্ষার লড়াইয়ে বাঁধ রক্ষায় আর কাউকে পাওয়া যায় না। বাঁধগুলো ভাঙার জন্য পানির চাপে দুর্বল হয়ে আসে তখন স্থানীয় জনগণ সর্বশক্তি দিয়ে তা রক্ষার চেষ্টা করে। কিন্তু আপদকালীন কোনো তহবিল বরাদ্দ না থাকায় সুতলি-বাঁশ-চাটাইয়ের মতো জরুরি উপকরণগুলোও জনগণকেই জোগান দিতে হয়। অথচ সামান্য এসব উপকরণের জন্য বড় বড় হাওরের ফসল তলিয়ে যায়। শুধু সুরমা কুশিয়ারাই নয়, হাওরের ভিতর দিয়ে বহমান ছোট ছোট নদীগুলোরও খনন অপরিহার্য। জনপ্রতিনিধিদের নেতৃত্বে হাওর রক্ষা কমিটি গঠন করে মানুষকে উদ্বুদ্ধ করার সুযোগ রয়েছে। অকাল বন্যার হাত থেকে বিস্তীর্ণ হাওরের ফসল রক্ষায় ও অন্যান্য কৃষিপণ্য উৎপাদন বাড়াতে একটি মডেল প্রকল্প গ্রহণ জরুরি। যেখানে মোটা অর্থ বরাদ্দই নয়, পরিকল্পিতভাবে দীর্ঘমেয়াদি স্থায়ী সমস্যা সমাধানের ব্যবস্থাও জরুরি।

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, গেলবারের ধকল সইতে না সইতেই এবারের অকাল বৃষ্টি ও বন্যায় প্রকৃতির বৈরী নির্দয় খেলায় ফসল হারিয়ে রিক্ত নিঃস্ব হয়ে যাওয়া কৃষকদের পাশে আপনার মানবিক হৃদয় মেলে ধরে সাহায্যের হাত বাড়ানোর মিনতি করছি। মানুষের কল্যাণে রাজনীতি দীর্ঘ সংগ্রামে আপনি অভিজ্ঞই নন, রাষ্ট্র পরিচালনার অভিজ্ঞতায়ও আপনার প্রজ্ঞা ও দক্ষতা আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে নন্দিত। আপনি জানেন, সর্বস্বান্ত কৃষকের এ ক্ষতি পুষিয়ে দেওয়ার পথ কী। আপনিই জানেন একমাত্র বোরো ফসল হারিয়ে পথে বসা কৃষকের কর্মসংস্থানের কী কর্মসূচি নেওয়া যায়। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, বিশ্ব অর্থনৈতিক মন্দা থেকে আপনি বাংলাদেশের অর্থনীতিকে রক্ষা করেছিলেন। যে দুটি শক্তির ওপর তার একটি হলো— প্রবাসীর পাঠানো রেমিট্যান্স। অন্যটি পেশিবহুল কৃষকের ঘর্মাক্ত শরীরের পরিশ্রম।  আজ সেই কৃষকের পাশে আপনার দাঁড়ানোর সময়। আজ সেই কৃষকের মুখে হাসি চির অম্লান রাখার জন্য আপনার পরিকল্পনা জরুরি।  আপনার বরাদ্দের অর্থ লুটপাট করে যারা কৃষকের বুক ভেঙে দেয় তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের এখনই সময়।

লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক।

ই-মেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বশেষ খবর
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান
জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন
ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন

৪৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিটি বিদেশিদের না দিতে চট্টগ্রামে মশাল মিছিল–সড়ক অবরোধ
এনসিটি বিদেশিদের না দিতে চট্টগ্রামে মশাল মিছিল–সড়ক অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার
কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ
১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ার অন্ধকারের আলো ছড়ানোর স্বপ্ন ম্লান!
মালয়েশিয়ার অন্ধকারের আলো ছড়ানোর স্বপ্ন ম্লান!

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশ দলে তিন ফরম্যাটে তিন সহ-অধিনায়ক ঘোষণা
বাংলাদেশ দলে তিন ফরম্যাটে তিন সহ-অধিনায়ক ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট
রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিংড়ায় চড়া দামেই কিনতে হচ্ছে শীতকালীন সবজি
সিংড়ায় চড়া দামেই কিনতে হচ্ছে শীতকালীন সবজি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ
সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?
খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

খাগড়াছড়িতে ইমাম-ওলামাদের নিয়ে মতবিনিময়
খাগড়াছড়িতে ইমাম-ওলামাদের নিয়ে মতবিনিময়

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পৃথিবীরও একদিন মরে যেতে হবে!
পৃথিবীরও একদিন মরে যেতে হবে!

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি
১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি

পেছনের পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন