শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৫ এপ্রিল, ২০১৭ আপডেট:

প্রধানমন্ত্রী, হাওর পারের কৃষকের কান্না শুনছেন?

পীর হাবিবুর রহমান
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
প্রধানমন্ত্রী, হাওর পারের কৃষকের কান্না শুনছেন?

চন্দ্রালোকিত বিস্তীর্ণ হাওরের অবারিত জলরাশি রাত নামলেই নৈসর্গিক রূপের রহস্যময়তায় আমাদের মুগ্ধ করে। বহুবার লিখেছি। কবিতা, প্রেম-আড্ডা, গান ও জলজ্যোত্স্নার শহর সুনামগঞ্জ বর্ষায় এক টুকরো দ্বীপ শহরে পরিণত হয়। শহরের বুক চিড়ে বহমান সুরমাই নবযৌবন লাভ করে না, জেলাজুড়েই অথৈ জলরাশি আফাল বা বড় বড় ঢেউ তুলে উত্তাল হয়ে ওঠে।  যতদূর চোখ যায় শুধু পানি আর পানি। আষাঢ়ের পূর্ণিমার রাতে মেঘের ফাঁক গলে ভরা চাঁদ বেরিয়ে এলে নবযৌবনা সুন্দরী আছড়ে পড়া রূপের মতো বিস্তীর্ণ হাওরের জলরাশিকে মনোমুগ্ধকর করে তুলে। জ্যোত্স্নার নিচে জলের খেলা নৈসর্গিক রূপের মুগ্ধতা ছড়িয়ে দেয়। প্রকৃতির এ অপার রহস্যময়তার সঙ্গে হৃদয়-মন একাত্ম করে কবিও প্রেমিক হয়ে ওঠে হাওর পারের মানুষ। কবির হৃদয় নিয়ে বুঁদ হয়ে জলজ্যোত্স্নার নৈসর্গিক রূপ উপভোগ করে তন্ময় হয়ে। বসন্তের কোকিল গাছে গাছে প্রাণ আকুল করা ডাকে প্রেমিক-প্রেমিকার বুকে যে হাহাকার অতৃপ্তি বাড়িয়ে দেয় তা পূর্ণতা পায় মেঘ ও জ্যোত্স্নার সঙ্গে জলের লুকোচুরি খেলায়। দিনমজুররা রাত নামলেই বাউল ও মরমি গানের আসর বসায়। হাওর পারজুড়ে ভাসে গান ও বাঁশির নানা সুর। ২৬ লাখ মানুষের সুনামগঞ্জ জেলার ১৪ লাখ মানুষ পেশায় কৃষক। বৈশাখ এলে বোরো ফসল কাটার ধুম পড়ে হাওরজুড়ে। কৃষকের মুখে ফুটে ওঠে হাসি। জ্যোত্স্না রাতে বাতাসে ঢেউ খেলা জমিন কৃষকের বুকে আনন্দ ধরিয়ে দেয়। জেলায় ১৪শ ছোট-বড় হাওর রয়েছে। যেখানে এই সময়ে ধান ও শীত মৌসুমে মাছ ধরার উৎসব চলে। কথা ছিল আর ১০ দিন পরেই পাকা ধান কেটে কৃষক ঘরে তুলবে। হাওরজুড়ে ধান কাটার মহোৎসবে মৌ মৌ ঘ্রাণে কৃষকের চিত্ত প্রফুল্ল হবে। কিন্তু আট দিন আগে চৈত্রের অসময়ে অকাল বর্ষণ নামে আকাশ ভেঙে। দিন নেই, রাত নেই অবিরাম বর্ষণে একেক করে ধান পাকার আগেই ফসল তলিয়ে যেতে থাকে। সুনামগঞ্জের সাংবাদিক মাসুম হেলাল জানিয়েছেন, আবাদি জমির ফসল ৭০ ভাগই অকাল বৃষ্টির বন্যায় তলিয়ে গেছে। মধ্যনগরের আলাউদ্দিন নামের একজন সচেতন মানুষ দফায় দফায় টেলিফোন করে বলছেন, কৃষকের পাশে কেউ নেই। একবার এসে দেখে যান। হাওর পারজুড়ে কৃষকের আর্তনাদ-কান্না। সুনামগঞ্জ জেলায় মানুষের জীবন ও জীবিকা নির্বাহে একমাত্র অবলম্বন এ বোরো ফসল। এক ফসলেই বোরো ধান চাষাবাদ হয়েছিল দুই লাখ ৩০ হাজার হেক্টর জমিতে। আট লাখ মেট্রিক টন ধান পাওয়ার কথা ছিল। একে একে হাওরের বাঁধ উপচে ফসল যখন তলিয়ে যাচ্ছিল রিক্ত-নিঃস্ব কৃষক তার বুক ঠেলে ফসল রক্ষার ব্যর্থ চেষ্টা করেছে। আসমান চুইয়ে পড়া জ্যোত্স্না অবারিত জলরাশি কৃষকের চোখের কোণে অশ্রুবিন্দু এখন চিক চিক করে উঠছে। বৃষ্টি ও জলজ্যোত্স্নার নৈসর্গিক দৃশ্য হাওর পারের মানুষের জীবনে অভিশাপ হয়ে দেখা দিয়েছে। বুকের তপ্ত নিঃশ্বাস চারপাশের বাতাসকে ভারি করেছে। দেখার হাওর, হালির হাওর, খরচা হাওর, কানলা হাওর, বরাম হাওর পাশসুয়া হাওরসহ বড় বড় হাওর তলিয়ে গেছে। তিন-চার হাজার মানুষ রাত দিন পরিশ্রম করে কাহিল করে শনির হাওরের ফসল এখনো রক্ষা করে রেখেছে।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সেনাশাসক এরশাদের জমানায় ‘কৃষক বাঁচাও দেশ বাঁচাও’ স্লোগান তুলে সারা দেশের যে গণজাগরণ ঘটিয়েছিলেন ২১ বছর পর দীর্ঘ সংগ্রামের বৈরী স্রোতের বিপরীতে আওয়ামী লীগকে ’৯৬ সালে ক্ষমতায় এনে সেই অঙ্গীকার পূরণ করেছিলেন। কৃষির উন্নয়নে তার হোমওয়ার্ককে কাজে লাগিয়ে কৃষিতে বিপ্লব ঘটিয়েছিলেন। ২০০৮ সালে ক্ষমতায় এসে সেই ধারা অব্যাহত রাখায় একদিন দেশকে যেখানে খাদ্য ঘাটতি থেকে খাদ্য উদ্বৃত্ত দেশে পরিণত করেছিলেন, তেমনি আজ দেশকে খাদ্য রপ্তানির তালিকায় যুক্ত করেছেন। উত্তর জনপদ থেকে মঙ্গা ও সুনামগঞ্জের ভাটি অঞ্চল থেকে আকাল তাড়িয়েছেন। সুনামগঞ্জের তাহিরপুরে কৃষকদের মাঝে বিনামূল্যে কৃষি উপকরণ বিতরণ করেছিলেন। কৃষকের মুখে হাসি ফুটেছিল বাম্পার ফলনের কারণে। প্রতিবছর অকাল বন্যা থেকে হাওর রক্ষা বাঁধের জন্য বড় অঙ্কের বরাদ্দও দিয়ে থাকেন। পানি উন্নয়ন বোর্ড এ বাঁধ দুভাবে নির্মাণ করে থাকে। বড় বাঁধগুলো স্থানীয় সরকারের জনপ্রতিনিধিদের মাধ্যমে প্রকল্প করে নির্মাণ করা হয়। বেড়িবাঁধগুলো ঠিকাদারদের মাধ্যমে নির্মাণ হয়ে থাকে। গেল বছরেও পানি উন্নয়ন বোর্ডের দুর্নীতি ও অনিয়ম, অন্যদিকে ঠিকাদাররা নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে বাঁধ নির্মাণে ব্যর্থ হওয়ায় এবং কোথাও কোথাও নামমাত্র কাজ করে বরাদ্দের টাকা ভাগাভাগি করায় ফসল তলিয়ে যায়। তবু গেল বছর অকাল বন্যায় আগ্রাসী রূপ দেখে কৃষকেরা কাঁচা-পাকা কিছু ধান তুলে নিতে পেরেছিল। কিন্তু এবার ধান পাকা দূরে থাক, কোথাও কোথাও ধান বেরুবার আগেই ফসল তলিয়ে গেছে। এবার শুধু সুনামগঞ্জের হাওর রক্ষা বাঁধের জন্য ৪৬ কোটি টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়েছিল। আমার দেখা সৎ ও দক্ষ মন্ত্রীদের অন্যতম পানি সম্পদমন্ত্রী ব্যারিস্টার আনিসুল ইসলাম মাহমুদ নিজেও নদীর নাব্য সৃষ্টি ও হাওর রক্ষার জন্য যথেষ্ট উদ্যোগী এবং আন্তরিক। কিন্তু এবারও বরাদ্দের প্রায় অর্ধেক স্থানীয় সরকারি দলের প্রভাবশালী ঠিকাদাররা একজন প্রতিমন্ত্রীর সহায়তায় নিয়ে যায়। স্থানীয় পানি উন্নয়ন বোর্ডের দুর্নীতির কারণে তারা সময়মতো কাজ করতে পারেননি। দেখা গেছে, প্রথমে ২৮ ফেব্রুয়ারির মধ্যে ও পরে ৩১ মার্চের মধ্যে বাঁধের কাজ সম্পন্ন করার সময়সীমা বেঁধে দেওয়া হলেও বাঁধের কাজ সম্পন্ন হয়নি। একদিকে নদী খননের মাধ্যমে নাব্য না বাড়ানো, অন্যদিকে অকাল বৃষ্টি বন্যার আগেই দুর্নীতিগ্রস্ত স্থানীয় পানি উন্নয়ন বোর্ড ও ঠিকাদারদের ব্যর্থতার কারণে প্রয়োজনীয় বাঁধ নির্মাণ না হওয়ায় প্রতিবছর ফসল তলিয়ে যাচ্ছে। এবারের পরিস্থিতি সাম্প্রতিককালের ইতিহাসে ভয়াবহ ও করুণ। সুুনামগঞ্জের বিস্তীর্ণ হাওর অঞ্চলের সঙ্গে মিশে আছে নেত্রকোনা ও কিশোরগঞ্জের হাওরগুলো। সেখানেও একই অবস্থা দেখা দেওয়ায় কৃষকের বুকভরা কান্নায় আহাজারিতে বাতাস ভারি হয়ে গেছে।

 

 

সুনামগঞ্জ, নেত্রকোনা, কিশোরগঞ্জসহ ভাটি অঞ্চলের হাওরের ফসলনির্ভর মানুষের আর্তনাদই নয়, স্বতঃস্ফূর্ত মানববন্ধনসহ প্রতিবাদমুখর হয়ে উঠেছে। মানুষের পিঠ ফসল হারিয়ে দেয়ালে ঠেকে গেছে। তারা বাঁধ নির্মাণ নিয়ে অনিয়মের তদন্ত, দোষীদের শাস্তি এবং হাওরের ফসল রক্ষার জন্য দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা গ্রহণের মাধ্যমে ফসল রক্ষার স্থায়ী ব্যবস্থা করার দাবি তুলেছে। দীর্ঘদিন পর ৯ এপ্রিল সুনামগঞ্জ জেলা জাতীয় পার্টির সম্মেলনের দিনক্ষণ ঠিক হয়েছিল। সুনামগঞ্জের সদর আসনের সংসদ সদস্য পীর ফজলুর রহমান মিজবাহ জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান এইচ এম এরশাদ ও মহাসচিব এ বি এম রুহুল আমিন হাওলাদারকে এলাকার পরিস্থিতি অবহিত করলে তারা সম্মেলন স্থগিত ঘোষণা করেন। সুনামগঞ্জ সদরের সংসদ সদস্য কৃষকের ফসল তলিয়ে যাওয়ায় দুর্গত এলাকা ঘোষণার জন্য সমাবেশ ডেকেছেন। সরকারের প্রতি আহ্বান জানাচ্ছেন স্থানীয় কৃষকরাও।

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, কৃষকের জন্য আপনার দরদ প্রশ্নের ঊর্ধ্বে। বিরোধী দলে থাকার সময়ে কৃষকের জন্য আপনার দৃঢ় সংগ্রাম এবং ক্ষমতায় এসে কৃষক ও কৃষির উন্নয়নে নেওয়া নানা পদক্ষেপ মানুষের সামনে সমুজ্জ্বল। অকাল বৃষ্টি ও বন্যায় সুনামগঞ্জ, কিশোরগঞ্জ ও নেত্রকোনার কয়েক লাখ মানুষের সারা বছরের জীবিকানির্বাহের একমাত্র অবলম্বন বোরো ফসল তলিয়ে যাওয়ায় যে কান্নার আওয়াজ উঠেছে তা কি আপনি শুনতে পাচ্ছেন। বাকরুদ্ধ কৃষকের বিষাদগ্রস্ত মুখচ্ছবি কি আপনি দেখতে পাচ্ছেন। হাওর পারের মানুষেরা মনে করেন তাদের কান্না আপনি শুনতে পাচ্ছেন। তাদের অসহায়ত্ব আপনি দেখতে পাচ্ছেন। প্রকৃতির বৈরী স্রোতের বিপরীতে রাজনৈতিক সংগ্রামের ভিতর দিয়ে আপনি ওঠে আসেননি। প্রকৃতির খেয়ালি আচরণ দেখতে দেখতে বেড়ে উঠেছেন। হাওর, কৃষি ও পানি বিশেষজ্ঞদের নিয়ে আপনি একটি তদন্ত ও পরামর্শ কমিটি গঠন করুন। প্রতিবছর কোটি কোটি টাকা বরাদ্দ হয়। আপদকালীন সময়ে ঠিকাদারদের মাধ্যমে বরাদ্দের একটি বড় অংশ ও পিআইসির মাধ্যমে স্থানীয় প্রতিনিধিদের দ্বারা আরেকটি অংশ ব্যয় হয়। পিআইসির মাধ্যমে ব্যয় অভিজ্ঞতার কারণে অনেকটাই কাজে লাগে। বাকিটা যেন লুটপাটের মহোৎসবে পরিণত হয়। কৃষকরা যখন কান্নায় ভেঙে পড়ে লুটেরারা তখন শয়তানের হাসি হেসে নিরাপদে সরে পড়ে। ক্ষতিগ্রস্ত কৃষক স্থানীয় জনপ্রতিনিধি ও উপজেলা প্রশাসন ছাড়া বিপদের সময়ে ফসল রক্ষার লড়াইয়ে বাঁধ রক্ষায় আর কাউকে পাওয়া যায় না। বাঁধগুলো ভাঙার জন্য পানির চাপে দুর্বল হয়ে আসে তখন স্থানীয় জনগণ সর্বশক্তি দিয়ে তা রক্ষার চেষ্টা করে। কিন্তু আপদকালীন কোনো তহবিল বরাদ্দ না থাকায় সুতলি-বাঁশ-চাটাইয়ের মতো জরুরি উপকরণগুলোও জনগণকেই জোগান দিতে হয়। অথচ সামান্য এসব উপকরণের জন্য বড় বড় হাওরের ফসল তলিয়ে যায়। শুধু সুরমা কুশিয়ারাই নয়, হাওরের ভিতর দিয়ে বহমান ছোট ছোট নদীগুলোরও খনন অপরিহার্য। জনপ্রতিনিধিদের নেতৃত্বে হাওর রক্ষা কমিটি গঠন করে মানুষকে উদ্বুদ্ধ করার সুযোগ রয়েছে। অকাল বন্যার হাত থেকে বিস্তীর্ণ হাওরের ফসল রক্ষায় ও অন্যান্য কৃষিপণ্য উৎপাদন বাড়াতে একটি মডেল প্রকল্প গ্রহণ জরুরি। যেখানে মোটা অর্থ বরাদ্দই নয়, পরিকল্পিতভাবে দীর্ঘমেয়াদি স্থায়ী সমস্যা সমাধানের ব্যবস্থাও জরুরি।

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, গেলবারের ধকল সইতে না সইতেই এবারের অকাল বৃষ্টি ও বন্যায় প্রকৃতির বৈরী নির্দয় খেলায় ফসল হারিয়ে রিক্ত নিঃস্ব হয়ে যাওয়া কৃষকদের পাশে আপনার মানবিক হৃদয় মেলে ধরে সাহায্যের হাত বাড়ানোর মিনতি করছি। মানুষের কল্যাণে রাজনীতি দীর্ঘ সংগ্রামে আপনি অভিজ্ঞই নন, রাষ্ট্র পরিচালনার অভিজ্ঞতায়ও আপনার প্রজ্ঞা ও দক্ষতা আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে নন্দিত। আপনি জানেন, সর্বস্বান্ত কৃষকের এ ক্ষতি পুষিয়ে দেওয়ার পথ কী। আপনিই জানেন একমাত্র বোরো ফসল হারিয়ে পথে বসা কৃষকের কর্মসংস্থানের কী কর্মসূচি নেওয়া যায়। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, বিশ্ব অর্থনৈতিক মন্দা থেকে আপনি বাংলাদেশের অর্থনীতিকে রক্ষা করেছিলেন। যে দুটি শক্তির ওপর তার একটি হলো— প্রবাসীর পাঠানো রেমিট্যান্স। অন্যটি পেশিবহুল কৃষকের ঘর্মাক্ত শরীরের পরিশ্রম।  আজ সেই কৃষকের পাশে আপনার দাঁড়ানোর সময়। আজ সেই কৃষকের মুখে হাসি চির অম্লান রাখার জন্য আপনার পরিকল্পনা জরুরি।  আপনার বরাদ্দের অর্থ লুটপাট করে যারা কৃষকের বুক ভেঙে দেয় তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের এখনই সময়।

লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক।

ই-মেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
নির্বাচন ও গণভোট
নির্বাচন ও গণভোট
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
মবের দৌরাত্ম্য
মবের দৌরাত্ম্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
গণভোট বিতর্ক
গণভোট বিতর্ক
সর্বশেষ খবর
আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঠাকরগাঁওয়ে শুরু হয়েছে দুই দিনব্যাপী হাডুডু খেলা
ঠাকরগাঁওয়ে শুরু হয়েছে দুই দিনব্যাপী হাডুডু খেলা

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মৌলভীবাজারে বসুন্ধরা শুভসংঘ সেলাই প্রশিক্ষণ কেন্দ্র উদ্বোধন
মৌলভীবাজারে বসুন্ধরা শুভসংঘ সেলাই প্রশিক্ষণ কেন্দ্র উদ্বোধন

১৩ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

হুমায়ুন আহমেদের জন্মদিনে গৌরীপুরে বসুন্ধরা শুভসংঘের বর্ণাঢ্য আয়োজন
হুমায়ুন আহমেদের জন্মদিনে গৌরীপুরে বসুন্ধরা শুভসংঘের বর্ণাঢ্য আয়োজন

২৯ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

মুন্সীগঞ্জে ডিজিটাল মিডিয়া বিষয়ক প্রশিক্ষণ শুরু
মুন্সীগঞ্জে ডিজিটাল মিডিয়া বিষয়ক প্রশিক্ষণ শুরু

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন
গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন

৪৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

কিয়েভে ক্ষেপণাস্ত্র-ড্রোনের বড় হামলা চালিয়েছে রাশিয়া
কিয়েভে ক্ষেপণাস্ত্র-ড্রোনের বড় হামলা চালিয়েছে রাশিয়া

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেহেরপুর রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির নির্বাচনে বকুল-বিজন পরিষদের নিরঙ্কুশ জয়
মেহেরপুর রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির নির্বাচনে বকুল-বিজন পরিষদের নিরঙ্কুশ জয়

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর
আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবি বসুন্ধরা শুভসংঘের 'জকসু ফটো কন্টেস্ট' শুরু ১৬ নভেম্বর
জবি বসুন্ধরা শুভসংঘের 'জকসু ফটো কন্টেস্ট' শুরু ১৬ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত
জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খসখসে রুক্ষ ত্বক? ঘরেই বানিয়ে নিন ৩ ধরনের প্রাকৃতিক ক্রিম
খসখসে রুক্ষ ত্বক? ঘরেই বানিয়ে নিন ৩ ধরনের প্রাকৃতিক ক্রিম

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ঘুম নষ্ট হচ্ছে উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষার্থীদের
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ঘুম নষ্ট হচ্ছে উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষার্থীদের

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবসে কুষ্টিয়ায় র‍্যালি ও আলোচনা সভা
বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবসে কুষ্টিয়ায় র‍্যালি ও আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কমেনি পিঁয়াজের দাম, সরবরাহ বাড়ছে শীতের সবজির
কমেনি পিঁয়াজের দাম, সরবরাহ বাড়ছে শীতের সবজির

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কেমন থাকবে আগামী ৫ দিন আবহাওয়া
কেমন থাকবে আগামী ৫ দিন আবহাওয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশের তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অফিসের বার্তা
সারাদেশের তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অফিসের বার্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কিয়েভে রুশ হামলায় হতাহত ১৬
কিয়েভে রুশ হামলায় হতাহত ১৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ বাছাইয়ে জয় পেল ইংল্যান্ড-ইতালি
বিশ্বকাপ বাছাইয়ে জয় পেল ইংল্যান্ড-ইতালি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কোমর ও গোড়ালির তীব্র যন্ত্রণা? ওষুধ নয়, মুক্তি মিলবে একটি যোগব্যায়ামে
কোমর ও গোড়ালির তীব্র যন্ত্রণা? ওষুধ নয়, মুক্তি মিলবে একটি যোগব্যায়ামে

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

তাইওয়ান ইস্যুতে জাপানের রাষ্ট্রদূতকে তলব করল চীন
তাইওয়ান ইস্যুতে জাপানের রাষ্ট্রদূতকে তলব করল চীন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের উদ্যোগে ৮ দলের ক্রিকেট টুর্নামেন্ট
মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের উদ্যোগে ৮ দলের ক্রিকেট টুর্নামেন্ট

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

পল্লী কর্ম-সহায়ক ফাউন্ডেশনের ৩৫তম বর্ষপূর্তি উদযাপন
পল্লী কর্ম-সহায়ক ফাউন্ডেশনের ৩৫তম বর্ষপূর্তি উদযাপন

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

যুদ্ধবিরতির পরেও লেবাননে ১১৪ বেসামরিক নাগরিককে হত্যা করেছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ
যুদ্ধবিরতির পরেও লেবাননে ১১৪ বেসামরিক নাগরিককে হত্যা করেছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থনৈতিক বার্তা পৌঁছে দিতে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে সফরের পরিকল্পনা ট্রাম্পের
অর্থনৈতিক বার্তা পৌঁছে দিতে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে সফরের পরিকল্পনা ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলতি বছর ভূমধ্যসাগরে হাজারের বেশি অভিবাসীর মৃত্যু
চলতি বছর ভূমধ্যসাগরে হাজারের বেশি অভিবাসীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি বাহিনীর গুলিতে ২ ফিলিস্তিনি শিশু নিহত
ইসরায়েলি বাহিনীর গুলিতে ২ ফিলিস্তিনি শিশু নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে নিখোঁজ ২১
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে নিখোঁজ ২১

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা
জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন
গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি, গেজেট প্রকাশ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি, গেজেট প্রকাশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের
পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চিলির সুন্দরীকে টপকে দ্বিতীয় স্থানে বাংলাদেশের মিথিলা
চিলির সুন্দরীকে টপকে দ্বিতীয় স্থানে বাংলাদেশের মিথিলা

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’
‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি: জামায়াত
প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি: জামায়াত

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির
প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত
তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু
বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাসায় ঢুকে বিচারকের ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা
বাসায় ঢুকে বিচারকের ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি
বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার
৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে নিরস্ত্র পুলিশ মোতায়েন জার্মানির
ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে নিরস্ত্র পুলিশ মোতায়েন জার্মানির

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিক সুভাষ সিংহের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
সাংবাদিক সুভাষ সিংহের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে জাতীয় নির্বাচন
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে জাতীয় নির্বাচন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন
নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা ওয়াসার এমডি হলেন আব্দুস সালাম ব্যাপারী
ঢাকা ওয়াসার এমডি হলেন আব্দুস সালাম ব্যাপারী

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী হলেন আলী রীয়াজ
প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী হলেন আলী রীয়াজ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার
আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চকক্ষে পিআর, সংসদের প্রথম ১৮০ দিনে সংবিধান সংশোধন
উচ্চকক্ষে পিআর, সংসদের প্রথম ১৮০ দিনে সংবিধান সংশোধন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ধ্যায় স্থায়ী কমিটির জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি
সন্ধ্যায় স্থায়ী কমিটির জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ
শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ, এরপরেই প্রধান উপদেষ্টার ভাষণ
বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ, এরপরেই প্রধান উপদেষ্টার ভাষণ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ
সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংবিধান সংশোধন করে সেনাপ্রধানের ক্ষমতা বাড়ালো পাকিস্তান
সংবিধান সংশোধন করে সেনাপ্রধানের ক্ষমতা বাড়ালো পাকিস্তান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আনুষ্ঠানিকভাবে জানানোর পর গণভোট বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি
আনুষ্ঠানিকভাবে জানানোর পর গণভোট বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যকে স্বাগত জানাল ১২ দলীয় জোট
প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যকে স্বাগত জানাল ১২ দলীয় জোট

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’
যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’

শোবিজ

তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন
তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন

শোবিজ

টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা
টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা

পেছনের পৃষ্ঠা

রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই
রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া
হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া

মাঠে ময়দানে

সমুদ্রবিলাসে প্রভা
সমুদ্রবিলাসে প্রভা

শোবিজ

জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’
জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’

শোবিজ

ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়
ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়

প্রথম পৃষ্ঠা

চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা
চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ
রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ

নগর জীবন

পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান
পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান

মাঠে ময়দানে

চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন
ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন

দেশগ্রাম

নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি
নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি

নগর জীবন

আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের
আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের

পূর্ব-পশ্চিম

নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি
নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়
উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে

একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য
একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে
নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে

নগর জীবন

সংসদ নির্বাচনের দিনেই গণভোট
সংসদ নির্বাচনের দিনেই গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা
ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ
বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ

পেছনের পৃষ্ঠা

হাই কোর্টের সামনে ড্রামে খণ্ডবিখণ্ড লাশ
হাই কোর্টের সামনে ড্রামে খণ্ডবিখণ্ড লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টা মূল দলিল থেকে বহু দূরে সরে গেছেন
প্রধান উপদেষ্টা মূল দলিল থেকে বহু দূরে সরে গেছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতান্ত্রিক ধারায়  ফেরার একমাত্র পথ নির্বাচন
গণতান্ত্রিক ধারায় ফেরার একমাত্র পথ নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু
বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু

নগর জীবন

বাংলাদেশে যাত্রা শুরু করল বিশ্ববিখ্যাত আইসক্রিম ব্র্যান্ড বাসকিন-রবিনস
বাংলাদেশে যাত্রা শুরু করল বিশ্ববিখ্যাত আইসক্রিম ব্র্যান্ড বাসকিন-রবিনস

নগর জীবন