শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৫ এপ্রিল, ২০১৭ আপডেট:

প্রধানমন্ত্রী, হাওর পারের কৃষকের কান্না শুনছেন?

পীর হাবিবুর রহমান
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
প্রধানমন্ত্রী, হাওর পারের কৃষকের কান্না শুনছেন?

চন্দ্রালোকিত বিস্তীর্ণ হাওরের অবারিত জলরাশি রাত নামলেই নৈসর্গিক রূপের রহস্যময়তায় আমাদের মুগ্ধ করে। বহুবার লিখেছি। কবিতা, প্রেম-আড্ডা, গান ও জলজ্যোত্স্নার শহর সুনামগঞ্জ বর্ষায় এক টুকরো দ্বীপ শহরে পরিণত হয়। শহরের বুক চিড়ে বহমান সুরমাই নবযৌবন লাভ করে না, জেলাজুড়েই অথৈ জলরাশি আফাল বা বড় বড় ঢেউ তুলে উত্তাল হয়ে ওঠে।  যতদূর চোখ যায় শুধু পানি আর পানি। আষাঢ়ের পূর্ণিমার রাতে মেঘের ফাঁক গলে ভরা চাঁদ বেরিয়ে এলে নবযৌবনা সুন্দরী আছড়ে পড়া রূপের মতো বিস্তীর্ণ হাওরের জলরাশিকে মনোমুগ্ধকর করে তুলে। জ্যোত্স্নার নিচে জলের খেলা নৈসর্গিক রূপের মুগ্ধতা ছড়িয়ে দেয়। প্রকৃতির এ অপার রহস্যময়তার সঙ্গে হৃদয়-মন একাত্ম করে কবিও প্রেমিক হয়ে ওঠে হাওর পারের মানুষ। কবির হৃদয় নিয়ে বুঁদ হয়ে জলজ্যোত্স্নার নৈসর্গিক রূপ উপভোগ করে তন্ময় হয়ে। বসন্তের কোকিল গাছে গাছে প্রাণ আকুল করা ডাকে প্রেমিক-প্রেমিকার বুকে যে হাহাকার অতৃপ্তি বাড়িয়ে দেয় তা পূর্ণতা পায় মেঘ ও জ্যোত্স্নার সঙ্গে জলের লুকোচুরি খেলায়। দিনমজুররা রাত নামলেই বাউল ও মরমি গানের আসর বসায়। হাওর পারজুড়ে ভাসে গান ও বাঁশির নানা সুর। ২৬ লাখ মানুষের সুনামগঞ্জ জেলার ১৪ লাখ মানুষ পেশায় কৃষক। বৈশাখ এলে বোরো ফসল কাটার ধুম পড়ে হাওরজুড়ে। কৃষকের মুখে ফুটে ওঠে হাসি। জ্যোত্স্না রাতে বাতাসে ঢেউ খেলা জমিন কৃষকের বুকে আনন্দ ধরিয়ে দেয়। জেলায় ১৪শ ছোট-বড় হাওর রয়েছে। যেখানে এই সময়ে ধান ও শীত মৌসুমে মাছ ধরার উৎসব চলে। কথা ছিল আর ১০ দিন পরেই পাকা ধান কেটে কৃষক ঘরে তুলবে। হাওরজুড়ে ধান কাটার মহোৎসবে মৌ মৌ ঘ্রাণে কৃষকের চিত্ত প্রফুল্ল হবে। কিন্তু আট দিন আগে চৈত্রের অসময়ে অকাল বর্ষণ নামে আকাশ ভেঙে। দিন নেই, রাত নেই অবিরাম বর্ষণে একেক করে ধান পাকার আগেই ফসল তলিয়ে যেতে থাকে। সুনামগঞ্জের সাংবাদিক মাসুম হেলাল জানিয়েছেন, আবাদি জমির ফসল ৭০ ভাগই অকাল বৃষ্টির বন্যায় তলিয়ে গেছে। মধ্যনগরের আলাউদ্দিন নামের একজন সচেতন মানুষ দফায় দফায় টেলিফোন করে বলছেন, কৃষকের পাশে কেউ নেই। একবার এসে দেখে যান। হাওর পারজুড়ে কৃষকের আর্তনাদ-কান্না। সুনামগঞ্জ জেলায় মানুষের জীবন ও জীবিকা নির্বাহে একমাত্র অবলম্বন এ বোরো ফসল। এক ফসলেই বোরো ধান চাষাবাদ হয়েছিল দুই লাখ ৩০ হাজার হেক্টর জমিতে। আট লাখ মেট্রিক টন ধান পাওয়ার কথা ছিল। একে একে হাওরের বাঁধ উপচে ফসল যখন তলিয়ে যাচ্ছিল রিক্ত-নিঃস্ব কৃষক তার বুক ঠেলে ফসল রক্ষার ব্যর্থ চেষ্টা করেছে। আসমান চুইয়ে পড়া জ্যোত্স্না অবারিত জলরাশি কৃষকের চোখের কোণে অশ্রুবিন্দু এখন চিক চিক করে উঠছে। বৃষ্টি ও জলজ্যোত্স্নার নৈসর্গিক দৃশ্য হাওর পারের মানুষের জীবনে অভিশাপ হয়ে দেখা দিয়েছে। বুকের তপ্ত নিঃশ্বাস চারপাশের বাতাসকে ভারি করেছে। দেখার হাওর, হালির হাওর, খরচা হাওর, কানলা হাওর, বরাম হাওর পাশসুয়া হাওরসহ বড় বড় হাওর তলিয়ে গেছে। তিন-চার হাজার মানুষ রাত দিন পরিশ্রম করে কাহিল করে শনির হাওরের ফসল এখনো রক্ষা করে রেখেছে।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সেনাশাসক এরশাদের জমানায় ‘কৃষক বাঁচাও দেশ বাঁচাও’ স্লোগান তুলে সারা দেশের যে গণজাগরণ ঘটিয়েছিলেন ২১ বছর পর দীর্ঘ সংগ্রামের বৈরী স্রোতের বিপরীতে আওয়ামী লীগকে ’৯৬ সালে ক্ষমতায় এনে সেই অঙ্গীকার পূরণ করেছিলেন। কৃষির উন্নয়নে তার হোমওয়ার্ককে কাজে লাগিয়ে কৃষিতে বিপ্লব ঘটিয়েছিলেন। ২০০৮ সালে ক্ষমতায় এসে সেই ধারা অব্যাহত রাখায় একদিন দেশকে যেখানে খাদ্য ঘাটতি থেকে খাদ্য উদ্বৃত্ত দেশে পরিণত করেছিলেন, তেমনি আজ দেশকে খাদ্য রপ্তানির তালিকায় যুক্ত করেছেন। উত্তর জনপদ থেকে মঙ্গা ও সুনামগঞ্জের ভাটি অঞ্চল থেকে আকাল তাড়িয়েছেন। সুনামগঞ্জের তাহিরপুরে কৃষকদের মাঝে বিনামূল্যে কৃষি উপকরণ বিতরণ করেছিলেন। কৃষকের মুখে হাসি ফুটেছিল বাম্পার ফলনের কারণে। প্রতিবছর অকাল বন্যা থেকে হাওর রক্ষা বাঁধের জন্য বড় অঙ্কের বরাদ্দও দিয়ে থাকেন। পানি উন্নয়ন বোর্ড এ বাঁধ দুভাবে নির্মাণ করে থাকে। বড় বাঁধগুলো স্থানীয় সরকারের জনপ্রতিনিধিদের মাধ্যমে প্রকল্প করে নির্মাণ করা হয়। বেড়িবাঁধগুলো ঠিকাদারদের মাধ্যমে নির্মাণ হয়ে থাকে। গেল বছরেও পানি উন্নয়ন বোর্ডের দুর্নীতি ও অনিয়ম, অন্যদিকে ঠিকাদাররা নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে বাঁধ নির্মাণে ব্যর্থ হওয়ায় এবং কোথাও কোথাও নামমাত্র কাজ করে বরাদ্দের টাকা ভাগাভাগি করায় ফসল তলিয়ে যায়। তবু গেল বছর অকাল বন্যায় আগ্রাসী রূপ দেখে কৃষকেরা কাঁচা-পাকা কিছু ধান তুলে নিতে পেরেছিল। কিন্তু এবার ধান পাকা দূরে থাক, কোথাও কোথাও ধান বেরুবার আগেই ফসল তলিয়ে গেছে। এবার শুধু সুনামগঞ্জের হাওর রক্ষা বাঁধের জন্য ৪৬ কোটি টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়েছিল। আমার দেখা সৎ ও দক্ষ মন্ত্রীদের অন্যতম পানি সম্পদমন্ত্রী ব্যারিস্টার আনিসুল ইসলাম মাহমুদ নিজেও নদীর নাব্য সৃষ্টি ও হাওর রক্ষার জন্য যথেষ্ট উদ্যোগী এবং আন্তরিক। কিন্তু এবারও বরাদ্দের প্রায় অর্ধেক স্থানীয় সরকারি দলের প্রভাবশালী ঠিকাদাররা একজন প্রতিমন্ত্রীর সহায়তায় নিয়ে যায়। স্থানীয় পানি উন্নয়ন বোর্ডের দুর্নীতির কারণে তারা সময়মতো কাজ করতে পারেননি। দেখা গেছে, প্রথমে ২৮ ফেব্রুয়ারির মধ্যে ও পরে ৩১ মার্চের মধ্যে বাঁধের কাজ সম্পন্ন করার সময়সীমা বেঁধে দেওয়া হলেও বাঁধের কাজ সম্পন্ন হয়নি। একদিকে নদী খননের মাধ্যমে নাব্য না বাড়ানো, অন্যদিকে অকাল বৃষ্টি বন্যার আগেই দুর্নীতিগ্রস্ত স্থানীয় পানি উন্নয়ন বোর্ড ও ঠিকাদারদের ব্যর্থতার কারণে প্রয়োজনীয় বাঁধ নির্মাণ না হওয়ায় প্রতিবছর ফসল তলিয়ে যাচ্ছে। এবারের পরিস্থিতি সাম্প্রতিককালের ইতিহাসে ভয়াবহ ও করুণ। সুুনামগঞ্জের বিস্তীর্ণ হাওর অঞ্চলের সঙ্গে মিশে আছে নেত্রকোনা ও কিশোরগঞ্জের হাওরগুলো। সেখানেও একই অবস্থা দেখা দেওয়ায় কৃষকের বুকভরা কান্নায় আহাজারিতে বাতাস ভারি হয়ে গেছে।

 

 

সুনামগঞ্জ, নেত্রকোনা, কিশোরগঞ্জসহ ভাটি অঞ্চলের হাওরের ফসলনির্ভর মানুষের আর্তনাদই নয়, স্বতঃস্ফূর্ত মানববন্ধনসহ প্রতিবাদমুখর হয়ে উঠেছে। মানুষের পিঠ ফসল হারিয়ে দেয়ালে ঠেকে গেছে। তারা বাঁধ নির্মাণ নিয়ে অনিয়মের তদন্ত, দোষীদের শাস্তি এবং হাওরের ফসল রক্ষার জন্য দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা গ্রহণের মাধ্যমে ফসল রক্ষার স্থায়ী ব্যবস্থা করার দাবি তুলেছে। দীর্ঘদিন পর ৯ এপ্রিল সুনামগঞ্জ জেলা জাতীয় পার্টির সম্মেলনের দিনক্ষণ ঠিক হয়েছিল। সুনামগঞ্জের সদর আসনের সংসদ সদস্য পীর ফজলুর রহমান মিজবাহ জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান এইচ এম এরশাদ ও মহাসচিব এ বি এম রুহুল আমিন হাওলাদারকে এলাকার পরিস্থিতি অবহিত করলে তারা সম্মেলন স্থগিত ঘোষণা করেন। সুনামগঞ্জ সদরের সংসদ সদস্য কৃষকের ফসল তলিয়ে যাওয়ায় দুর্গত এলাকা ঘোষণার জন্য সমাবেশ ডেকেছেন। সরকারের প্রতি আহ্বান জানাচ্ছেন স্থানীয় কৃষকরাও।

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, কৃষকের জন্য আপনার দরদ প্রশ্নের ঊর্ধ্বে। বিরোধী দলে থাকার সময়ে কৃষকের জন্য আপনার দৃঢ় সংগ্রাম এবং ক্ষমতায় এসে কৃষক ও কৃষির উন্নয়নে নেওয়া নানা পদক্ষেপ মানুষের সামনে সমুজ্জ্বল। অকাল বৃষ্টি ও বন্যায় সুনামগঞ্জ, কিশোরগঞ্জ ও নেত্রকোনার কয়েক লাখ মানুষের সারা বছরের জীবিকানির্বাহের একমাত্র অবলম্বন বোরো ফসল তলিয়ে যাওয়ায় যে কান্নার আওয়াজ উঠেছে তা কি আপনি শুনতে পাচ্ছেন। বাকরুদ্ধ কৃষকের বিষাদগ্রস্ত মুখচ্ছবি কি আপনি দেখতে পাচ্ছেন। হাওর পারের মানুষেরা মনে করেন তাদের কান্না আপনি শুনতে পাচ্ছেন। তাদের অসহায়ত্ব আপনি দেখতে পাচ্ছেন। প্রকৃতির বৈরী স্রোতের বিপরীতে রাজনৈতিক সংগ্রামের ভিতর দিয়ে আপনি ওঠে আসেননি। প্রকৃতির খেয়ালি আচরণ দেখতে দেখতে বেড়ে উঠেছেন। হাওর, কৃষি ও পানি বিশেষজ্ঞদের নিয়ে আপনি একটি তদন্ত ও পরামর্শ কমিটি গঠন করুন। প্রতিবছর কোটি কোটি টাকা বরাদ্দ হয়। আপদকালীন সময়ে ঠিকাদারদের মাধ্যমে বরাদ্দের একটি বড় অংশ ও পিআইসির মাধ্যমে স্থানীয় প্রতিনিধিদের দ্বারা আরেকটি অংশ ব্যয় হয়। পিআইসির মাধ্যমে ব্যয় অভিজ্ঞতার কারণে অনেকটাই কাজে লাগে। বাকিটা যেন লুটপাটের মহোৎসবে পরিণত হয়। কৃষকরা যখন কান্নায় ভেঙে পড়ে লুটেরারা তখন শয়তানের হাসি হেসে নিরাপদে সরে পড়ে। ক্ষতিগ্রস্ত কৃষক স্থানীয় জনপ্রতিনিধি ও উপজেলা প্রশাসন ছাড়া বিপদের সময়ে ফসল রক্ষার লড়াইয়ে বাঁধ রক্ষায় আর কাউকে পাওয়া যায় না। বাঁধগুলো ভাঙার জন্য পানির চাপে দুর্বল হয়ে আসে তখন স্থানীয় জনগণ সর্বশক্তি দিয়ে তা রক্ষার চেষ্টা করে। কিন্তু আপদকালীন কোনো তহবিল বরাদ্দ না থাকায় সুতলি-বাঁশ-চাটাইয়ের মতো জরুরি উপকরণগুলোও জনগণকেই জোগান দিতে হয়। অথচ সামান্য এসব উপকরণের জন্য বড় বড় হাওরের ফসল তলিয়ে যায়। শুধু সুরমা কুশিয়ারাই নয়, হাওরের ভিতর দিয়ে বহমান ছোট ছোট নদীগুলোরও খনন অপরিহার্য। জনপ্রতিনিধিদের নেতৃত্বে হাওর রক্ষা কমিটি গঠন করে মানুষকে উদ্বুদ্ধ করার সুযোগ রয়েছে। অকাল বন্যার হাত থেকে বিস্তীর্ণ হাওরের ফসল রক্ষায় ও অন্যান্য কৃষিপণ্য উৎপাদন বাড়াতে একটি মডেল প্রকল্প গ্রহণ জরুরি। যেখানে মোটা অর্থ বরাদ্দই নয়, পরিকল্পিতভাবে দীর্ঘমেয়াদি স্থায়ী সমস্যা সমাধানের ব্যবস্থাও জরুরি।

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, গেলবারের ধকল সইতে না সইতেই এবারের অকাল বৃষ্টি ও বন্যায় প্রকৃতির বৈরী নির্দয় খেলায় ফসল হারিয়ে রিক্ত নিঃস্ব হয়ে যাওয়া কৃষকদের পাশে আপনার মানবিক হৃদয় মেলে ধরে সাহায্যের হাত বাড়ানোর মিনতি করছি। মানুষের কল্যাণে রাজনীতি দীর্ঘ সংগ্রামে আপনি অভিজ্ঞই নন, রাষ্ট্র পরিচালনার অভিজ্ঞতায়ও আপনার প্রজ্ঞা ও দক্ষতা আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে নন্দিত। আপনি জানেন, সর্বস্বান্ত কৃষকের এ ক্ষতি পুষিয়ে দেওয়ার পথ কী। আপনিই জানেন একমাত্র বোরো ফসল হারিয়ে পথে বসা কৃষকের কর্মসংস্থানের কী কর্মসূচি নেওয়া যায়। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, বিশ্ব অর্থনৈতিক মন্দা থেকে আপনি বাংলাদেশের অর্থনীতিকে রক্ষা করেছিলেন। যে দুটি শক্তির ওপর তার একটি হলো— প্রবাসীর পাঠানো রেমিট্যান্স। অন্যটি পেশিবহুল কৃষকের ঘর্মাক্ত শরীরের পরিশ্রম।  আজ সেই কৃষকের পাশে আপনার দাঁড়ানোর সময়। আজ সেই কৃষকের মুখে হাসি চির অম্লান রাখার জন্য আপনার পরিকল্পনা জরুরি।  আপনার বরাদ্দের অর্থ লুটপাট করে যারা কৃষকের বুক ভেঙে দেয় তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের এখনই সময়।

লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক।

ই-মেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

১ সেকেন্ড আগে | শোবিজ

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গুলিসহ অস্ত্র উদ্ধার
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গুলিসহ অস্ত্র উদ্ধার

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রোঞ্জ পদক নিয়েই নারী কাবাডি বিশ্বকাপ শেষ বাংলাদেশের
ব্রোঞ্জ পদক নিয়েই নারী কাবাডি বিশ্বকাপ শেষ বাংলাদেশের

৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শেকৃবিতে একাডেমিক কার্যক্রম বন্ধ, শিক্ষার্থীদের হল ছাড়ার নির্দেশ
শেকৃবিতে একাডেমিক কার্যক্রম বন্ধ, শিক্ষার্থীদের হল ছাড়ার নির্দেশ

৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আগুনে পুড়ে ছাই আড়াই হাজার মুরগি
আগুনে পুড়ে ছাই আড়াই হাজার মুরগি

১৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

নিউইয়র্কে আন্তর্জাতিক লোকসংগীত সম্মেলনের ২৫ বছর পূর্তি
নিউইয়র্কে আন্তর্জাতিক লোকসংগীত সম্মেলনের ২৫ বছর পূর্তি

৩৩ মিনিট আগে | পরবাস

বগুড়ায় হাইওয়ে পুলিশের কমিউনিটি পুলিশিং ও সুধী সমাবেশ
বগুড়ায় হাইওয়ে পুলিশের কমিউনিটি পুলিশিং ও সুধী সমাবেশ

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে ধানের শীষের প্রার্থীর পক্ষে গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জে ধানের শীষের প্রার্থীর পক্ষে গণসংযোগ

৩৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

মুশফিকের মাইলফলকে সতীর্থদেরও জেগেছে শত টেস্টের স্বপ্ন
মুশফিকের মাইলফলকে সতীর্থদেরও জেগেছে শত টেস্টের স্বপ্ন

৪০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কুবির ভর্তি পরীক্ষার আবেদন ২৭ নভেম্বর শুরু, রাবিতেও থাকবে পরীক্ষার কেন্দ্র
কুবির ভর্তি পরীক্ষার আবেদন ২৭ নভেম্বর শুরু, রাবিতেও থাকবে পরীক্ষার কেন্দ্র

৪৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বিএনপির বিকল্প নেই : আমানউল্লাহ আমান
দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বিএনপির বিকল্প নেই : আমানউল্লাহ আমান

৫৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

নারীর ক্ষমতায়ন সৃষ্টি করছেন তারেক রহমান: নিপুন রায়
নারীর ক্ষমতায়ন সৃষ্টি করছেন তারেক রহমান: নিপুন রায়

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধা কারাগারে অসুস্থ হয়ে আওয়ামী লীগ নেতার মৃত্যু
গাইবান্ধা কারাগারে অসুস্থ হয়ে আওয়ামী লীগ নেতার মৃত্যু

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আদাবরের শীর্ষ ছিনতাইকারী ‘চোরা রুবেল’ গ্রেপ্তার
আদাবরের শীর্ষ ছিনতাইকারী ‘চোরা রুবেল’ গ্রেপ্তার

৫৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

চুয়াডাঙ্গায় মহিলা দলের নির্বাচনী সমাবেশ
চুয়াডাঙ্গায় মহিলা দলের নির্বাচনী সমাবেশ

৫৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সমুদ্রপথে ইয়াবা আনতে গিয়ে মাদক কারবারি আটক
সমুদ্রপথে ইয়াবা আনতে গিয়ে মাদক কারবারি আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের সঙ্গে জ্বালানি ও পরিবহন সহযোগিতা বাড়াবে ফ্রান্স
বাংলাদেশের সঙ্গে জ্বালানি ও পরিবহন সহযোগিতা বাড়াবে ফ্রান্স

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে ডেঙ্গুতে এক নারীর মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে এক নারীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বান্দরবানে মিয়ানমারের নিরাপত্তা বাহিনীর ৫ সদস্য আটক
বান্দরবানে মিয়ানমারের নিরাপত্তা বাহিনীর ৫ সদস্য আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা মেডিকেলে একাডেমিক কার্যক্রম আগামী ২৯ নভেম্বর পর্যন্ত বন্ধ
ঢাকা মেডিকেলে একাডেমিক কার্যক্রম আগামী ২৯ নভেম্বর পর্যন্ত বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জামায়াত ও আওয়ামী লীগ মুদ্রার এপিঠ-ওপিঠ : প্রিন্স
জামায়াত ও আওয়ামী লীগ মুদ্রার এপিঠ-ওপিঠ : প্রিন্স

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের ওয়ানডে অধিনায়ক হলেন রাহুল
ভারতের ওয়ানডে অধিনায়ক হলেন রাহুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেফতার
ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চমক রেখে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজের দল ঘোষণা
চমক রেখে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজের দল ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাবির দুই শিক্ষককে সকল কার্যক্রম থেকে বিরত থাকার নির্দেশ
রাবির দুই শিক্ষককে সকল কার্যক্রম থেকে বিরত থাকার নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল
সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা