শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৫ এপ্রিল, ২০১৭ আপডেট:

প্রধানমন্ত্রী, হাওর পারের কৃষকের কান্না শুনছেন?

পীর হাবিবুর রহমান
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
প্রধানমন্ত্রী, হাওর পারের কৃষকের কান্না শুনছেন?

চন্দ্রালোকিত বিস্তীর্ণ হাওরের অবারিত জলরাশি রাত নামলেই নৈসর্গিক রূপের রহস্যময়তায় আমাদের মুগ্ধ করে। বহুবার লিখেছি। কবিতা, প্রেম-আড্ডা, গান ও জলজ্যোত্স্নার শহর সুনামগঞ্জ বর্ষায় এক টুকরো দ্বীপ শহরে পরিণত হয়। শহরের বুক চিড়ে বহমান সুরমাই নবযৌবন লাভ করে না, জেলাজুড়েই অথৈ জলরাশি আফাল বা বড় বড় ঢেউ তুলে উত্তাল হয়ে ওঠে।  যতদূর চোখ যায় শুধু পানি আর পানি। আষাঢ়ের পূর্ণিমার রাতে মেঘের ফাঁক গলে ভরা চাঁদ বেরিয়ে এলে নবযৌবনা সুন্দরী আছড়ে পড়া রূপের মতো বিস্তীর্ণ হাওরের জলরাশিকে মনোমুগ্ধকর করে তুলে। জ্যোত্স্নার নিচে জলের খেলা নৈসর্গিক রূপের মুগ্ধতা ছড়িয়ে দেয়। প্রকৃতির এ অপার রহস্যময়তার সঙ্গে হৃদয়-মন একাত্ম করে কবিও প্রেমিক হয়ে ওঠে হাওর পারের মানুষ। কবির হৃদয় নিয়ে বুঁদ হয়ে জলজ্যোত্স্নার নৈসর্গিক রূপ উপভোগ করে তন্ময় হয়ে। বসন্তের কোকিল গাছে গাছে প্রাণ আকুল করা ডাকে প্রেমিক-প্রেমিকার বুকে যে হাহাকার অতৃপ্তি বাড়িয়ে দেয় তা পূর্ণতা পায় মেঘ ও জ্যোত্স্নার সঙ্গে জলের লুকোচুরি খেলায়। দিনমজুররা রাত নামলেই বাউল ও মরমি গানের আসর বসায়। হাওর পারজুড়ে ভাসে গান ও বাঁশির নানা সুর। ২৬ লাখ মানুষের সুনামগঞ্জ জেলার ১৪ লাখ মানুষ পেশায় কৃষক। বৈশাখ এলে বোরো ফসল কাটার ধুম পড়ে হাওরজুড়ে। কৃষকের মুখে ফুটে ওঠে হাসি। জ্যোত্স্না রাতে বাতাসে ঢেউ খেলা জমিন কৃষকের বুকে আনন্দ ধরিয়ে দেয়। জেলায় ১৪শ ছোট-বড় হাওর রয়েছে। যেখানে এই সময়ে ধান ও শীত মৌসুমে মাছ ধরার উৎসব চলে। কথা ছিল আর ১০ দিন পরেই পাকা ধান কেটে কৃষক ঘরে তুলবে। হাওরজুড়ে ধান কাটার মহোৎসবে মৌ মৌ ঘ্রাণে কৃষকের চিত্ত প্রফুল্ল হবে। কিন্তু আট দিন আগে চৈত্রের অসময়ে অকাল বর্ষণ নামে আকাশ ভেঙে। দিন নেই, রাত নেই অবিরাম বর্ষণে একেক করে ধান পাকার আগেই ফসল তলিয়ে যেতে থাকে। সুনামগঞ্জের সাংবাদিক মাসুম হেলাল জানিয়েছেন, আবাদি জমির ফসল ৭০ ভাগই অকাল বৃষ্টির বন্যায় তলিয়ে গেছে। মধ্যনগরের আলাউদ্দিন নামের একজন সচেতন মানুষ দফায় দফায় টেলিফোন করে বলছেন, কৃষকের পাশে কেউ নেই। একবার এসে দেখে যান। হাওর পারজুড়ে কৃষকের আর্তনাদ-কান্না। সুনামগঞ্জ জেলায় মানুষের জীবন ও জীবিকা নির্বাহে একমাত্র অবলম্বন এ বোরো ফসল। এক ফসলেই বোরো ধান চাষাবাদ হয়েছিল দুই লাখ ৩০ হাজার হেক্টর জমিতে। আট লাখ মেট্রিক টন ধান পাওয়ার কথা ছিল। একে একে হাওরের বাঁধ উপচে ফসল যখন তলিয়ে যাচ্ছিল রিক্ত-নিঃস্ব কৃষক তার বুক ঠেলে ফসল রক্ষার ব্যর্থ চেষ্টা করেছে। আসমান চুইয়ে পড়া জ্যোত্স্না অবারিত জলরাশি কৃষকের চোখের কোণে অশ্রুবিন্দু এখন চিক চিক করে উঠছে। বৃষ্টি ও জলজ্যোত্স্নার নৈসর্গিক দৃশ্য হাওর পারের মানুষের জীবনে অভিশাপ হয়ে দেখা দিয়েছে। বুকের তপ্ত নিঃশ্বাস চারপাশের বাতাসকে ভারি করেছে। দেখার হাওর, হালির হাওর, খরচা হাওর, কানলা হাওর, বরাম হাওর পাশসুয়া হাওরসহ বড় বড় হাওর তলিয়ে গেছে। তিন-চার হাজার মানুষ রাত দিন পরিশ্রম করে কাহিল করে শনির হাওরের ফসল এখনো রক্ষা করে রেখেছে।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সেনাশাসক এরশাদের জমানায় ‘কৃষক বাঁচাও দেশ বাঁচাও’ স্লোগান তুলে সারা দেশের যে গণজাগরণ ঘটিয়েছিলেন ২১ বছর পর দীর্ঘ সংগ্রামের বৈরী স্রোতের বিপরীতে আওয়ামী লীগকে ’৯৬ সালে ক্ষমতায় এনে সেই অঙ্গীকার পূরণ করেছিলেন। কৃষির উন্নয়নে তার হোমওয়ার্ককে কাজে লাগিয়ে কৃষিতে বিপ্লব ঘটিয়েছিলেন। ২০০৮ সালে ক্ষমতায় এসে সেই ধারা অব্যাহত রাখায় একদিন দেশকে যেখানে খাদ্য ঘাটতি থেকে খাদ্য উদ্বৃত্ত দেশে পরিণত করেছিলেন, তেমনি আজ দেশকে খাদ্য রপ্তানির তালিকায় যুক্ত করেছেন। উত্তর জনপদ থেকে মঙ্গা ও সুনামগঞ্জের ভাটি অঞ্চল থেকে আকাল তাড়িয়েছেন। সুনামগঞ্জের তাহিরপুরে কৃষকদের মাঝে বিনামূল্যে কৃষি উপকরণ বিতরণ করেছিলেন। কৃষকের মুখে হাসি ফুটেছিল বাম্পার ফলনের কারণে। প্রতিবছর অকাল বন্যা থেকে হাওর রক্ষা বাঁধের জন্য বড় অঙ্কের বরাদ্দও দিয়ে থাকেন। পানি উন্নয়ন বোর্ড এ বাঁধ দুভাবে নির্মাণ করে থাকে। বড় বাঁধগুলো স্থানীয় সরকারের জনপ্রতিনিধিদের মাধ্যমে প্রকল্প করে নির্মাণ করা হয়। বেড়িবাঁধগুলো ঠিকাদারদের মাধ্যমে নির্মাণ হয়ে থাকে। গেল বছরেও পানি উন্নয়ন বোর্ডের দুর্নীতি ও অনিয়ম, অন্যদিকে ঠিকাদাররা নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে বাঁধ নির্মাণে ব্যর্থ হওয়ায় এবং কোথাও কোথাও নামমাত্র কাজ করে বরাদ্দের টাকা ভাগাভাগি করায় ফসল তলিয়ে যায়। তবু গেল বছর অকাল বন্যায় আগ্রাসী রূপ দেখে কৃষকেরা কাঁচা-পাকা কিছু ধান তুলে নিতে পেরেছিল। কিন্তু এবার ধান পাকা দূরে থাক, কোথাও কোথাও ধান বেরুবার আগেই ফসল তলিয়ে গেছে। এবার শুধু সুনামগঞ্জের হাওর রক্ষা বাঁধের জন্য ৪৬ কোটি টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়েছিল। আমার দেখা সৎ ও দক্ষ মন্ত্রীদের অন্যতম পানি সম্পদমন্ত্রী ব্যারিস্টার আনিসুল ইসলাম মাহমুদ নিজেও নদীর নাব্য সৃষ্টি ও হাওর রক্ষার জন্য যথেষ্ট উদ্যোগী এবং আন্তরিক। কিন্তু এবারও বরাদ্দের প্রায় অর্ধেক স্থানীয় সরকারি দলের প্রভাবশালী ঠিকাদাররা একজন প্রতিমন্ত্রীর সহায়তায় নিয়ে যায়। স্থানীয় পানি উন্নয়ন বোর্ডের দুর্নীতির কারণে তারা সময়মতো কাজ করতে পারেননি। দেখা গেছে, প্রথমে ২৮ ফেব্রুয়ারির মধ্যে ও পরে ৩১ মার্চের মধ্যে বাঁধের কাজ সম্পন্ন করার সময়সীমা বেঁধে দেওয়া হলেও বাঁধের কাজ সম্পন্ন হয়নি। একদিকে নদী খননের মাধ্যমে নাব্য না বাড়ানো, অন্যদিকে অকাল বৃষ্টি বন্যার আগেই দুর্নীতিগ্রস্ত স্থানীয় পানি উন্নয়ন বোর্ড ও ঠিকাদারদের ব্যর্থতার কারণে প্রয়োজনীয় বাঁধ নির্মাণ না হওয়ায় প্রতিবছর ফসল তলিয়ে যাচ্ছে। এবারের পরিস্থিতি সাম্প্রতিককালের ইতিহাসে ভয়াবহ ও করুণ। সুুনামগঞ্জের বিস্তীর্ণ হাওর অঞ্চলের সঙ্গে মিশে আছে নেত্রকোনা ও কিশোরগঞ্জের হাওরগুলো। সেখানেও একই অবস্থা দেখা দেওয়ায় কৃষকের বুকভরা কান্নায় আহাজারিতে বাতাস ভারি হয়ে গেছে।

 

 

সুনামগঞ্জ, নেত্রকোনা, কিশোরগঞ্জসহ ভাটি অঞ্চলের হাওরের ফসলনির্ভর মানুষের আর্তনাদই নয়, স্বতঃস্ফূর্ত মানববন্ধনসহ প্রতিবাদমুখর হয়ে উঠেছে। মানুষের পিঠ ফসল হারিয়ে দেয়ালে ঠেকে গেছে। তারা বাঁধ নির্মাণ নিয়ে অনিয়মের তদন্ত, দোষীদের শাস্তি এবং হাওরের ফসল রক্ষার জন্য দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা গ্রহণের মাধ্যমে ফসল রক্ষার স্থায়ী ব্যবস্থা করার দাবি তুলেছে। দীর্ঘদিন পর ৯ এপ্রিল সুনামগঞ্জ জেলা জাতীয় পার্টির সম্মেলনের দিনক্ষণ ঠিক হয়েছিল। সুনামগঞ্জের সদর আসনের সংসদ সদস্য পীর ফজলুর রহমান মিজবাহ জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান এইচ এম এরশাদ ও মহাসচিব এ বি এম রুহুল আমিন হাওলাদারকে এলাকার পরিস্থিতি অবহিত করলে তারা সম্মেলন স্থগিত ঘোষণা করেন। সুনামগঞ্জ সদরের সংসদ সদস্য কৃষকের ফসল তলিয়ে যাওয়ায় দুর্গত এলাকা ঘোষণার জন্য সমাবেশ ডেকেছেন। সরকারের প্রতি আহ্বান জানাচ্ছেন স্থানীয় কৃষকরাও।

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, কৃষকের জন্য আপনার দরদ প্রশ্নের ঊর্ধ্বে। বিরোধী দলে থাকার সময়ে কৃষকের জন্য আপনার দৃঢ় সংগ্রাম এবং ক্ষমতায় এসে কৃষক ও কৃষির উন্নয়নে নেওয়া নানা পদক্ষেপ মানুষের সামনে সমুজ্জ্বল। অকাল বৃষ্টি ও বন্যায় সুনামগঞ্জ, কিশোরগঞ্জ ও নেত্রকোনার কয়েক লাখ মানুষের সারা বছরের জীবিকানির্বাহের একমাত্র অবলম্বন বোরো ফসল তলিয়ে যাওয়ায় যে কান্নার আওয়াজ উঠেছে তা কি আপনি শুনতে পাচ্ছেন। বাকরুদ্ধ কৃষকের বিষাদগ্রস্ত মুখচ্ছবি কি আপনি দেখতে পাচ্ছেন। হাওর পারের মানুষেরা মনে করেন তাদের কান্না আপনি শুনতে পাচ্ছেন। তাদের অসহায়ত্ব আপনি দেখতে পাচ্ছেন। প্রকৃতির বৈরী স্রোতের বিপরীতে রাজনৈতিক সংগ্রামের ভিতর দিয়ে আপনি ওঠে আসেননি। প্রকৃতির খেয়ালি আচরণ দেখতে দেখতে বেড়ে উঠেছেন। হাওর, কৃষি ও পানি বিশেষজ্ঞদের নিয়ে আপনি একটি তদন্ত ও পরামর্শ কমিটি গঠন করুন। প্রতিবছর কোটি কোটি টাকা বরাদ্দ হয়। আপদকালীন সময়ে ঠিকাদারদের মাধ্যমে বরাদ্দের একটি বড় অংশ ও পিআইসির মাধ্যমে স্থানীয় প্রতিনিধিদের দ্বারা আরেকটি অংশ ব্যয় হয়। পিআইসির মাধ্যমে ব্যয় অভিজ্ঞতার কারণে অনেকটাই কাজে লাগে। বাকিটা যেন লুটপাটের মহোৎসবে পরিণত হয়। কৃষকরা যখন কান্নায় ভেঙে পড়ে লুটেরারা তখন শয়তানের হাসি হেসে নিরাপদে সরে পড়ে। ক্ষতিগ্রস্ত কৃষক স্থানীয় জনপ্রতিনিধি ও উপজেলা প্রশাসন ছাড়া বিপদের সময়ে ফসল রক্ষার লড়াইয়ে বাঁধ রক্ষায় আর কাউকে পাওয়া যায় না। বাঁধগুলো ভাঙার জন্য পানির চাপে দুর্বল হয়ে আসে তখন স্থানীয় জনগণ সর্বশক্তি দিয়ে তা রক্ষার চেষ্টা করে। কিন্তু আপদকালীন কোনো তহবিল বরাদ্দ না থাকায় সুতলি-বাঁশ-চাটাইয়ের মতো জরুরি উপকরণগুলোও জনগণকেই জোগান দিতে হয়। অথচ সামান্য এসব উপকরণের জন্য বড় বড় হাওরের ফসল তলিয়ে যায়। শুধু সুরমা কুশিয়ারাই নয়, হাওরের ভিতর দিয়ে বহমান ছোট ছোট নদীগুলোরও খনন অপরিহার্য। জনপ্রতিনিধিদের নেতৃত্বে হাওর রক্ষা কমিটি গঠন করে মানুষকে উদ্বুদ্ধ করার সুযোগ রয়েছে। অকাল বন্যার হাত থেকে বিস্তীর্ণ হাওরের ফসল রক্ষায় ও অন্যান্য কৃষিপণ্য উৎপাদন বাড়াতে একটি মডেল প্রকল্প গ্রহণ জরুরি। যেখানে মোটা অর্থ বরাদ্দই নয়, পরিকল্পিতভাবে দীর্ঘমেয়াদি স্থায়ী সমস্যা সমাধানের ব্যবস্থাও জরুরি।

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, গেলবারের ধকল সইতে না সইতেই এবারের অকাল বৃষ্টি ও বন্যায় প্রকৃতির বৈরী নির্দয় খেলায় ফসল হারিয়ে রিক্ত নিঃস্ব হয়ে যাওয়া কৃষকদের পাশে আপনার মানবিক হৃদয় মেলে ধরে সাহায্যের হাত বাড়ানোর মিনতি করছি। মানুষের কল্যাণে রাজনীতি দীর্ঘ সংগ্রামে আপনি অভিজ্ঞই নন, রাষ্ট্র পরিচালনার অভিজ্ঞতায়ও আপনার প্রজ্ঞা ও দক্ষতা আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে নন্দিত। আপনি জানেন, সর্বস্বান্ত কৃষকের এ ক্ষতি পুষিয়ে দেওয়ার পথ কী। আপনিই জানেন একমাত্র বোরো ফসল হারিয়ে পথে বসা কৃষকের কর্মসংস্থানের কী কর্মসূচি নেওয়া যায়। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, বিশ্ব অর্থনৈতিক মন্দা থেকে আপনি বাংলাদেশের অর্থনীতিকে রক্ষা করেছিলেন। যে দুটি শক্তির ওপর তার একটি হলো— প্রবাসীর পাঠানো রেমিট্যান্স। অন্যটি পেশিবহুল কৃষকের ঘর্মাক্ত শরীরের পরিশ্রম।  আজ সেই কৃষকের পাশে আপনার দাঁড়ানোর সময়। আজ সেই কৃষকের মুখে হাসি চির অম্লান রাখার জন্য আপনার পরিকল্পনা জরুরি।  আপনার বরাদ্দের অর্থ লুটপাট করে যারা কৃষকের বুক ভেঙে দেয় তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের এখনই সময়।

লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক।

ই-মেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
মুন্সীগঞ্জে সড়ক মেরামতের দাবিতে বিক্ষোভ
মুন্সীগঞ্জে সড়ক মেরামতের দাবিতে বিক্ষোভ

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি ক্ষমতায় থাকলে নারীরা সুরক্ষিত থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি ক্ষমতায় থাকলে নারীরা সুরক্ষিত থাকে: শামা ওবায়েদ

১৭ সেকেন্ড আগে | ভোটের হাওয়া

‘ধানের শীষ বিজয়ী হলে নতুন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হবেন তারেক রহমান’
‘ধানের শীষ বিজয়ী হলে নতুন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হবেন তারেক রহমান’

৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নিখোঁজের তিন দিন পর ধানক্ষেতে মিলল কৃষকের মরদেহ
নিখোঁজের তিন দিন পর ধানক্ষেতে মিলল কৃষকের মরদেহ

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় মাদক বুপ্রেনরফিনসহ গ্রেফতার ১
বগুড়ায় মাদক বুপ্রেনরফিনসহ গ্রেফতার ১

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধ থাকলে ধানের শীষকে কেউ হারাতে পারবে না: চট্টগ্রামে ইসরাফিল
ঐক্যবদ্ধ থাকলে ধানের শীষকে কেউ হারাতে পারবে না: চট্টগ্রামে ইসরাফিল

১২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বোয়ালমারীতে যুবকের লাশ উদ্ধার
বোয়ালমারীতে যুবকের লাশ উদ্ধার

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কপ-৩০ চুক্তি ভেস্তে যাওয়ার শঙ্কা
কপ-৩০ চুক্তি ভেস্তে যাওয়ার শঙ্কা

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে আইসিটি-বিষয়ক মাস্টার ট্রেইনার প্রশিক্ষণ শুরু
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে আইসিটি-বিষয়ক মাস্টার ট্রেইনার প্রশিক্ষণ শুরু

২০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

'তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে প্রতিটি পরিবারের হাতে ফ্যামিলি কার্ড দেওয়া হবে'
'তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে প্রতিটি পরিবারের হাতে ফ্যামিলি কার্ড দেওয়া হবে'

৩৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বিচারপ্রার্থীদের দুর্ভোগ লাঘবে চালু হচ্ছে ‘ই-ফ্যামেলি কোর্ট’
বিচারপ্রার্থীদের দুর্ভোগ লাঘবে চালু হচ্ছে ‘ই-ফ্যামেলি কোর্ট’

৩৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কোষের বার্ধক্য থামাতে ন্যানোফ্লাওয়ার প্রযুক্তি উদ্ভাবন
কোষের বার্ধক্য থামাতে ন্যানোফ্লাওয়ার প্রযুক্তি উদ্ভাবন

৪৫ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

দৌলতপুরে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে বৃক্ষরোপণ
দৌলতপুরে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে বৃক্ষরোপণ

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাগেরহাটে কবি হিমেল বরকতের পঞ্চম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত
বাগেরহাটে কবি হিমেল বরকতের পঞ্চম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্তদের প্রতি সমবেদনা জানালেন কংগ্রেসওম্যান গ্রেস মেং
বাংলাদেশে ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্তদের প্রতি সমবেদনা জানালেন কংগ্রেসওম্যান গ্রেস মেং

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ধানের শীষকে বিজয়ী করতে সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে লড়তে হবে : মাজেদ বাবু
ধানের শীষকে বিজয়ী করতে সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে লড়তে হবে : মাজেদ বাবু

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকায় ভূমিকম্পে নিহত বগুড়ার রাফিউলের দাফন সম্পন্ন
ঢাকায় ভূমিকম্পে নিহত বগুড়ার রাফিউলের দাফন সম্পন্ন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আধুনিক নগরজীবন মানুষকে অসুস্থ করছে, সতর্ক করলেন বিজ্ঞানীরা
আধুনিক নগরজীবন মানুষকে অসুস্থ করছে, সতর্ক করলেন বিজ্ঞানীরা

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

শার্শার নিজামপুর ইউনিয়নে তৃপ্তির গণসংযোগ
শার্শার নিজামপুর ইউনিয়নে তৃপ্তির গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘নির্বাচনকে নানাভাবে বাধাগ্রস্ত করার চেষ্টা চলছে’
‘নির্বাচনকে নানাভাবে বাধাগ্রস্ত করার চেষ্টা চলছে’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে নতুন আলো ব্রি ধান ১০৩
গোপালগঞ্জে নতুন আলো ব্রি ধান ১০৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিমান বাহিনীর খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের উত্তরাধিকারীদের সংবর্ধনা
বিমান বাহিনীর খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের উত্তরাধিকারীদের সংবর্ধনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জ উন্নয়ন সোসাইটির বৃত্তি পরীক্ষার সনদ প্রদান
মুন্সীগঞ্জ উন্নয়ন সোসাইটির বৃত্তি পরীক্ষার সনদ প্রদান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাইবেরিয়ার বরফে মিলল ৪০ হাজার বছরের প্রাচীন আরএনএ
সাইবেরিয়ার বরফে মিলল ৪০ হাজার বছরের প্রাচীন আরএনএ

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

বিক্রি হয়ে গেল দ্য টেলিগ্রাফ
বিক্রি হয়ে গেল দ্য টেলিগ্রাফ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্যাতিত নারীদের পাশে দাঁড়াতে হবে: ফরিদপুরে কৃষক দল নেতা
নির্যাতিত নারীদের পাশে দাঁড়াতে হবে: ফরিদপুরে কৃষক দল নেতা

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নারায়ণগঞ্জে বিএনপি প্রার্থীর উদ্যোগে ফ্রি মেডিক্যাল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত
নারায়ণগঞ্জে বিএনপি প্রার্থীর উদ্যোগে ফ্রি মেডিক্যাল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

২২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা