শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৮ জুলাই, ২০১৭ আপডেট:

চিকুনগুনিয়া নিয়ে কিছু কথা

অধ্যাপক ডা. এ বি এম আবদুল্লাহ
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
চিকুনগুনিয়া নিয়ে কিছু কথা

ঘরে ঘরে এখন চিকুনগুনিয়া, যা বর্তমান সময়ের সবচেয়ে বড় স্বাস্থ্য সমস্যা। রাস্তাঘাট, স্কুল-কলেজ, অফিস-আদালত, বাস-ট্রেন, আড্ডা এমনকি বিভিন্ন গণমাধ্যমে একই আলোচনা। এ শতাব্দীর শুরুতে ডেঙ্গু যখন ভয়াবহ রূপ ধারণ করে, তাও এ রকম আলোড়ন তুলেছিল। আর বর্তমানে চলছে চিকুনগুনিয়ার ভয়াবহতা নিয়ে সর্বত্র শোরগোল। রোগটি ভয়াবহ বা জীবনঘাতী নয়, চিকিৎসকের এমন শত আশ্বাসবাণী সত্ত্বেও জনগণ মোটেই ভরসা রাখতে পারছে না। হঠাৎ করে এ রোগের প্রকোপ এত বেড়ে গেছে যে, মানুষের মধ্যে রীতিমতো আতঙ্ক বিরাজ করছে। এক পরিবারের কারও হলে অন্য সদস্যরাও আক্রান্ত হচ্ছে। রোগটি মহামারী না হলেও এটা যে ব্যাপক আকারে ছড়িয়ে পড়ছে তাতে বিন্দুমাত্র সন্দেহের অবকাশ নেই।

চিকুনগুনিয়া কেন হয় : রোগটি ভাইরাসজনিত, ডেঙ্গুজ্বরের মতো এডিস ইজিপটাই ও এডিস অ্যালবপিকটাস মশার কামড়ের মাধ্যমে মানবশরীরে প্রবেশ করে। চিকুনগুনিয়া মানবদেহ থেকে মশা ও মশা থেকে মানবদেহে ছড়ায়। মানুষ ছাড়াও বানর, পাখি, তীক্ষ দন্ত প্রাণী যেমন ইঁদুরে এ ভাইরাসের জীবনচক্র বিদ্যমান। মশা কামড় দেওয়ার চার থেকে আট দিনের মধ্যে রোগের লক্ষণ প্রকাশ পায়।

চিকুনগুনিয়ার ইতিহাস : চিকুনগুনিয়া একটি ভাইরাসজনিত অসহনীয় ব্যথাসংবলিত যন্ত্রণাদায়ক জ্বর। প্রথম ১৯৫২ সালে আফ্রিকার দক্ষিণ-পূর্ব তানজানিয়া ও উত্তর মোজাম্বিক বর্ডার এলাকায় মাকন্ডি জাতির মধ্যে পাওয়া যায়। ২০০৬ সালে ভারতে কয়েক হাজার মানুষ আক্রান্ত হয়, ২০০৭ সালে ইতালি, ফ্রান্স, ক্রোয়েশিয়া ও ক্যারিবীয় অঞ্চলে রোগটির প্রাদুর্ভাব ছিল ভয়াবহ। ২০১৫ সালে আমেরিকার বহু দেশে রোগটির ভয়াবহতা টের পাওয়া যায়। বাংলাদেশে ২০০৮ সালে চাঁপাইনবাবগঞ্জে প্রথম চিকুনগুনিয়া রোগী শনাক্ত হয়। ২০১১ সালেও দোহারে কিছু কিছু লোক আক্রান্ত হয়। অতীতের সব রেকর্ড ছাড়িয়ে এ বছর রোগটি রাজধানীতে ব্যাপক আকারে ছড়িয়ে পড়ছে। বর্তমানে বিশ্বের প্রায় ৬০টি দেশে রোগটির প্রাদুর্ভাব। মূলত আফ্রিকা, এশিয়া ও ভারতীয় উপমহাদেশে এ রোগের প্রকোপ বেশি।

নামটি চিকুনগুনিয়া কেন : শব্দটি আফ্রিকান, রোগটিকে মাকন্ডি জাতির স্থানীয় ভাষায় বলা হয় কিমাকন্ডি, যার অর্থ ‘টু বিকাম কনটরটেড’ বা ‘দুমড়ানো অবস্থা’। অনেকটা ‘ধনুকের মতো বেঁকে যাওয়া’। আসলে ব্যথার তীব্রতায় এমন অবস্থার সৃষ্টি হয় যে, রোগী ধনুকের মতো সামনে বেঁকে হাঁটে। এ জ্বরকে স্থানীয় ভাষায় ‘ল্যাংড়া জ্বরও’ বলা হয়। কারণ হাঁটুসহ শরীরের বিভিন্ন জয়েন্টে বা গিরায় এত ব্যথা হয় যে, রোগীকে নুইয়ে পণ্ড করে ফেলে।

চিকুনগুনিয়ার মূল সমস্যা বা লক্ষণ : রোগের শুরুতে প্রচণ্ড জ্বর, বমিবমি ভাব বা বমি, মাথাব্যথা, শরীর দুর্বল, শরীরে লাল র‍্যাশ এবং সর্বশরীরে বিশেষ করে মাংসপেশি, মেরুদণ্ড বা অস্থিসন্ধিতে তীব্র ব্যথা এমনকি ফুলাও থাকে, চলাফেরা কঠিন হয়ে যায়। প্রচণ্ড জ্বরে রোগী অচেতনও হতে পারে। তিন-চার দিনের মাথায় জ্বর সেরে যাওয়ার পরও অনেকেই দুর্বলতা, অরুচি এবং বমিভাব অনুভব করেন। কারও কারও ভাষায় চলে আসে জীবনের প্রতি বিতৃষ্ণা। আবার কিছু রোগী তীব্র গিঁঠের ব্যথায় ভোগে, ফলে স্বাভাবিক কাজকর্ম মারাত্মকভাবে ব্যাহত হয়। এ সমস্যা কয়েক মাস পর্যন্ত থাকতে পারে।

চিকুনগুনিয়ার লংটার্ম ইফেক্ট কী : চিকুনগুনিয়ায় আক্রান্তের ৮০ থেকে ৯০ ভাগ রোগী কয়েক সপ্তাহের মধ্যেই আরোগ্য লাভ করে। শতকরা ১০ ভাগের কম রোগী জ্বর চলে যাওয়ার পরও শরীরের বিভিন্ন জয়েন্ট বা গিরায় এবং মাংসপেশিতে প্রচণ্ড ব্যথায় ভোগে, যার অধিকাংশই দু-এক সপ্তাহের মধ্যেই দ্রুত আরোগ্য লাভ করে। স্বল্পসংখ্যক রোগী কয়েক মাস পর্যন্ত মারাত্মক ব্যথায় ভুগতে পারে। ব্যথার তীব্রতা এত বেশি যে, আক্রান্তের অনেকেই দীর্ঘদিনের জন্য স্বাভাবিক কর্মক্ষমতা হারিয়ে ফেলে। একমাত্র ভুক্তভোগী ছাড়া অন্য কেউ এর তীব্রতা অনুভব করতে পারবে না। অনেক রোগী এমনভাবে বলে যে, তাদের হাতুড়ি দিয়ে পিটিয়ে ভর্তা বানিয়ে ফেলা হয়েছে।

চিকুনগুনিয়া শনাক্তকরণের পরীক্ষা-নিরীক্ষা কী এবং কী করা জরুরি? : লক্ষণগুলো দেখে খুব সহজেই রোগ শনাক্ত করা যায়। পাঁচ-সাত দিন পর রক্তে ভাইরাসের বিরুদ্ধে অ্যান্টিবডি তৈরি হয়, যা পাঁচ-সাত দিন পর রক্ত পরীক্ষার মাধ্যমে শনাক্ত করা যায়। এ সময়ের আগে পরীক্ষাটি করলে পজিটিভ হওয়ার সম্ভাবনা কম। আর-টি-পিসিআর এবং সেরোলজির মাধ্যমে ভাইরাস শনাক্ত করা যায়। রোগীর আর্থিক সামর্থ্য না থাকলে এ পরীক্ষাগুলো করার প্রয়োজন নেই, এতে চিকিৎসায় কোনো লাভ হবে না। তবে রক্তের কমল্লিট ব্লাড কাউন্ট করা উচিত জ্বরের চার-পাঁচ দিন পর।

চিকুনগুনিয়ার চিকিৎসা কী? : চিকিৎসা মূলত উপসর্গভিত্তিক। জ্বরের জন্য শুধু প্যারাসিটামল-জাতীয় ওষুধই যথেষ্ট। একটি বা দুটি ট্যাবলেট তিন বেলা অথবা সাপোজিটরি ব্যবহার করা যায়। পানি দিয়ে শরীর স্পঞ্জ করা এবং রোগীকে পূর্ণ বিশ্রামে রাখতে হবে। প্রচুর পানি, ডাবের পানি, শরবত, গ্লুকোজ, স্যালাইন, স্যুপ-জাতীয় তরল খাদ্য এবং স্বাভাবিক খাবার খেতে হবে।

কখন চিকিৎসকের কাছে যেতে হবে বা হাসপাতালে নিতে হবে?  : পাঁচ দিনের বেশি জ্বর থাকলে, শরীরে বেশি র‍্যাশ উঠলে, অস্থিসন্ধির তীব্র ব্যথা থাকলে, প্রেসার দ্রুত ওঠানামা করলে, প্রস্রাব অনেক কমে গেলে, শরীরের কোথাও রক্তপাত এবং মস্তিষ্কে সংক্রমণ হলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে এবং প্রয়োজনে হাসপাতালে ভর্তি হতে হবে। চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া অন্য কোনো ওষুধ খাওয়া উচিত হবে না।

গিঁঠে ব্যথা থাকলে করণীয় : অতিরিক্ত পরিশ্রম বা ভারী কাজ কম করা এবং বিশ্রামে থাকতে হবে। তবে হালকা সহনীয় ব্যায়াম করা ভালো। প্লাস্টিকের ব্যাগে ঠাণ্ডা বরফকুচি দিয়ে সেঁক দিলে ব্যথা উপশম হয়। গরম সেঁক পরিহার করতে হবে। হালকা ম্যাসাজ এবং ফিজিওথেরাপি নেওয়া যেতে পারে। প্যারাসিটামল খেলে অধিকাংশ ক্ষেত্রেই ব্যথা নিরাময় হয়। অন্য ব্যথার ওষুধ যেমন আইবুপ্রোফেন, ডাইক্লোফেনাক, ন্যাপ্রোক্সেন কোনোক্রমেই চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া খাওয়া উচিত নয়।

স্টেরয়েড-জাতীয় ওষুধ দেওয়া যাবে কী? : স্টেরয়েডের ব্যবহার নিয়ে বিতর্কের শেষ নেই। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (WHO) গাইডলাইন অনুযায়ী বিশেষ ক্ষেত্রে যেমন দীর্ঘস্থায়ী এমনকি মারাত্মক ব্যথায় চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী শর্ট কোর্স স্টেরয়েড দেওয়া যেতে পারে।

ত্বকে র‍্যাশ হলে করণীয় : জ্বর কমে গেলে দু-তিন দিন পর এমনিতেই র‍্যাশ কমতে থাকে। অনেকের তীব্র চুলকানি এবং ত্বকের রং কালচে হতে পারে। সে ক্ষেত্রে অ্যান্টি হিস্টামিন, কেলামিন লোশন ব্যবহার করা যায়। তীব্র চুলকানি হলে চর্ম বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিতে হবে।

অতিরিক্ত দুর্বলতায় করণীয় : অন্যান্য ভাইরাস জ্বরের মতো চিকুনগুনিয়ায়ও শরীরের মেটাবলিক সিস্টেমে বিঘ্ন, শরীরে পুষ্টি ঘাটতি, শরীর দুর্বল এবং অনেকের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা ক্ষতিগ্রস্ত হয়। ফলে নতুন অন্য অসুখ বা সেকেন্ডারি ইনফেকশনের সম্ভাবনা থাকে। তাই প্রচুর তরল-জাতীয় খাবার যেমন শরবত, ডাবের পানি, ফলের রস, ডাল, স্যুপ গ্রহণ করতে হবে। পাশাপাশি রোগীকে স্বাভাবিক যে কোনো পুষ্টিকর খাদ্য দেওয়া যাবে। ভিটামিন সি-যুক্ত ফল যেমন কমলা, মাল্টা, লেবু, জাম্বুুুরা, আনারস ইত্যাদি রোগ প্রতিরোধেও সাহায্য করবে। এর পরও দুর্বলতা না কমলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।

বয়স্কদের ক্ষেত্রে সতর্কতা জরুরি : বয়স্করা চিকুনগুনিয়ায় আক্রান্ত হলে যথেষ্ট ঝুঁকির আশঙ্কা থাকে। যাদের ক্রনিক রোগ রয়েছে বিশেষ করে ডায়াবেটিস, কিডনি, লিভার, হৃদরোগ, ক্যান্সার, হাঁপানি ইত্যাদি, চিকুনগুনিয়া হলে তারাই মূলত হাই রিস্কের মধ্যে থাকেন। বয়োবৃদ্ধদের রোগপ্রতিরোধ ও সহ্য করার ক্ষমতা অনেক কম। তাদের চিকুনগুনিয়া হলে গিরায় গিরায় যে প্রচণ্ড ব্যথা হয় তার ধকল সামলানো কঠিন হয়ে পড়ে। যদিও আলাদা চিকিৎসা নেই, তবুও চিকুনগুনিয়ায় আক্রান্ত হলে চিকিৎসকের শরণাপন্ন হওয়া উচিত এবং প্রয়োজনে হাসপাতালে ভর্তি হতে হবে। তারা যেন শুধু প্যারাসিটামল খেয়ে ঘরে শুয়ে না থাকেন।

অ্যান্টিবায়োটিক দেওয়া যাবে কি না? : চিকুনগুনিয়ায় আক্রান্ত রোগীকে অ্যান্টিবায়োটিক দিলে রোগীর অবস্থা খারাপ হবে এমন ভুল ধারণা অনেকের মধ্যে আছে। যেহেতু এ রোগ ভাইরাসজনিত, তাই অ্যান্টিবায়োটিকের প্রয়োজন নেই। তবে অন্য কোনো রোগ যেমন টাইফয়েড, প্রস্রাবের বা বুকের ইনফেকশন বা সংক্রামক ব্যাধিতে আক্রান্ত হলে প্রয়োজনে চিকিৎসক অ্যান্টিবায়োটিক দিতে পারবেন। এতে চিকুনগুনিয়ায় কোনো জটিলতা হবে না।

গর্ভাবস্থায় চিকুনগুনিয়া কি বিপজ্জনক? : গর্ভাবস্থায় চিকুনগুনিয়া হলে অন্য উপসর্গগুলো ছাড়াও মুখে ঘা, পাতলা পায়খানা, রক্ত জমে যাওয়া ও রক্তচাপ কমার আশঙ্কা থাকে। এ ছাড়া রক্তক্ষরণ, অতিরিক্ত বমি, খিঁচুনিসহ অন্যান্য জটিলতা দেখা দিতে পারে। গর্ভের শিশুর ক্ষতি এমনকি গর্ভপাতও হতে পারে। তাই চিকিৎসকের শরণাপন্ন হওয়া জরুরি।

স্তনদানকারী মা ও শিশুর যত্ন : এ ক্ষেত্রে বাড়তি সতর্কতা ও যত্ন নিতে হবে। বুকের দুধের মাধ্যমে চিকুনগুনিয়া ছড়ায় না। তাই আক্রান্ত মায়ের শিশুকে বুকের দুধ দিতে কোনো বাধা নেই।

জ্বর সেরে গেলে শরীরে কত দিন ভাইরাসটি থাকে? : চিকুনগুনিয়ার ভাইরাস সাধারণত এক সপ্তাহ পর্যন্ত শরীরে বা রক্তে বিদ্যমান থাকে। এ সময় এডিস মশা রোগীকে কামড় দিলে সেই মশার মাধ্যমে অন্যেরাও আক্রান্ত হতে পারে। অর্থাৎ সংক্রমিত মশা থেকে অন্যদের মধ্যে ভাইরাস ছড়িয়ে পড়তে পারে। তাই এ সময়টা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। পাঁচ-সাত দিন পর রক্তে ভাইরাসের বিরুদ্ধে অ্যান্টিবডি তৈরি হয়। এরপর শরীরে আর ভাইরাস থাকে না।

চিকুনগুনিয়া কি ছোঁয়াচে? : রোগটি মোটেই ছোঁয়াচে নয়, মশার কামড়ের মাধ্যমে হয়। আক্রান্ত রোগীর সঙ্গে থাকলে, এক বিছানায় ঘুমালে, একসঙ্গে খাওয়া-দাওয়া করলে রোগ ছড়াবে না। তবে আক্রান্তের সাত দিনের মধ্যে মশা কামড়িয়ে সঙ্গে সঙ্গে পাশের আরেকজনকে কামড়ালে রোগ ছড়াতে পারে।

চিকুনগুনিয়ায় মৃত্যুঝুঁকি নেই কথাটি কতটুকু সত্য? : চিকুনগুনিয়ায় মৃত্যুঝুঁকি নেই। তবে যারা অন্যান্য রোগে ভোগেন যেমন ডায়াবেটিস, কিডনি, লিভার, হৃদ, ক্যান্সার, হাঁপানি ইত্যাদি, তাদের বেলায় রোগটি ঝুঁকিপূর্ণ।

প্রতিরোধ কীভাবে করা যায় : চিকুনগুনিয়া জ্বরের কোনো প্রতিষেধক, ভ্যাকসিন বা টিকা এখনো আবিষ্কার হয়নি। এ রোগ থেকে পরিত্রাণের জন্য প্রতিরোধের গুরুত্বটাই বেশি। রোগ থেকে উদ্ধার পাওয়ার একটাই উপায়— মশার কামড় থেকে নিজেকে রক্ষা করা এবং এডিস মশার বংশ বিস্তার রোধ করার জন্য মশার আবাসস্থল এবং আশপাশের প্রজনন ক্ষেত্র ধ্বংস করা। অর্থাৎ ব্যক্তিগত সতর্কতা ও মশা প্রতিরোধটাই জরুরি।

লেখক : ডিন, মেডিসিন অনুষদ, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়।

এই বিভাগের আরও খবর
ঋণ পুনঃ তফসিল
ঋণ পুনঃ তফসিল
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন
ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
সর্বশেষ খবর
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

৫৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ
সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও
রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া
ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ
মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ
নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা
১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক
শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার
সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের
ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স
পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি
কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার
সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান
৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার
বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা
সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা

৪ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব
ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক
লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু
পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট
ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীপুর উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত
শ্রীপুর উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন
ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়
ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক

সম্পাদকীয়

এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি
এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি

পেছনের পৃষ্ঠা

কবরস্থানে নবজাতক  বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম
কবরস্থানে নবজাতক বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম

দেশগ্রাম

ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড
ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড

নগর জীবন

সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার
সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার

নগর জীবন

আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত
আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়
বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়

নগর জীবন

জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা
জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা

দেশগ্রাম

ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে
ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে

সম্পাদকীয়

বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি
বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা
রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা

দেশগ্রাম

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট

সম্পাদকীয়

একই সঙ্গে কোরআনে হাফেজ দুই ভাই
একই সঙ্গে কোরআনে হাফেজ দুই ভাই

নগর জীবন

এক নামে দুই কলেজ, ভর্তিতে বিভ্রান্তি
এক নামে দুই কলেজ, ভর্তিতে বিভ্রান্তি

নগর জীবন

গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ
গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ৭টি আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন
বগুড়ায় ৭টি আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন

নগর জীবন

দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট
দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট

নগর জীবন

দুর্ভোগ
দুর্ভোগ

নগর জীবন

সম্মেলন ঘিরে পাল্টাপাল্টি অভিযোগ
সম্মেলন ঘিরে পাল্টাপাল্টি অভিযোগ

দেশগ্রাম

কিশোর গ্যাংয়ের স্পিডবোট মহড়া
কিশোর গ্যাংয়ের স্পিডবোট মহড়া

দেশগ্রাম

সোশ্যাল মিডিয়া-ইউটিউবে সরব তারকারা
সোশ্যাল মিডিয়া-ইউটিউবে সরব তারকারা

শোবিজ

ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন
ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন

সম্পাদকীয়

একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী

সম্পাদকীয়