শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৩ আগস্ট, ২০১৭ আপডেট:

আমার ইলোরা অজন্তা ভ্রমণের অভিজ্ঞতা

তসলিমা নাসরিন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
আমার ইলোরা অজন্তা ভ্রমণের অভিজ্ঞতা

অনেক বছর আগে থেকেই ইচ্ছেটা পুষে রেখেছি। ইলোরা অজন্তা দেখবো। ভারতের দর্শনীয় অনেক কিছুই দেখা হয়েছে, আবার অনেক কিছু দেখা হয়নি। ভারতে চলাফেরা করাটা আমার জন্য সহজ নয়। দেহরক্ষী থাকতে হয়। কোথায় যাবো তা আগে থেকে কাউকে জানানো চলবে না। হুট করেই যেতে হবে। অনুষ্ঠানে বক্তৃতা করলে বক্তার লিস্টে আমার নাম থাকা চলবে না, আচমকা মঞ্চে উপস্থিত হতে হবে। বক্তৃতার পর দ্রুত ওই এলাকা ছাড়তে হবে। এসব যে এখানে আমাকে বলা হয় করতে তা নয়, আমি নিজেই করি। দীর্ঘদিন ইউরোপের নিরাপত্তা বেষ্টনীর মধ্যে থেকে নিরাপত্তা কী করে দিতে হয় তা কিছুটা জেনেছি। ইউরোপের সঙ্গে ভারতের নিরাপত্তার তুলনা করা যায় না। এখানে সশস্ত্র নিরাপত্তা রক্ষী দেওয়া হয় আমাকে, বাকিটা, কোথায় যাবো, কখন যাবো, কতক্ষণ থাকবো বা থাকা উচিত— এসব সিদ্ধান্ত আমি নিজেই নিই। ২০০৭-এর পর থেকে এমন অবস্থা। তার আগে তো কোথাও কোনও অনুষ্ঠানে আমি গেলে তার খবর হতো, বিজ্ঞাপন হতো, তারপর যেতাম, কোনও দিন কোনও দুর্ঘটনা ঘটেনি। দুর্ঘটনা একবার ঘটতে শুরু করলে ঘটতেই থাকে। এক রাজ্যে ঘটলে আরেক রাজ্যে ঘটে। এ অনেকটা কলেরা বা ম্যালেরিয়ার মতো, অথবা হালের ডেঙ্গু বা চিকুনগুনিয়ার মতো সংক্রামক। কোনও নির্দিষ্ট অঞ্চলে থেমে থাকে না।

অন্য দেশের মতোই ভারতবর্ষের কোথাও আমাকে আমন্ত্রণ জানানো হলে আমার জন্য নিরাপত্তার আয়োজন করা হয়। কিন্তু কোথাও যদি আমি বেড়াতে যেতে চাই? তাহলে কোনও তো সংগঠক নেই যে আমার নিরাপত্তার জন্য রাজ্যসরকারের কাছে নিরাপত্তা রক্ষী চাইবে! সেক্ষেত্রে ব্যবস্থাটা আমাকেই করতে হবে। যাতায়াতের টিকিট কিনতে হবে। হোটেল বুক করতে হবে। নিরাপত্তা রক্ষীদের আমার সবকিছু, কবে কখন পৌঁছবো, কদিন থাকবো, কোথায় থাকবো, কোথায় যাবো, কবে ফিরবো, জানাতে হবে।

কাকপক্ষী যেন না জানে এমন করে ইলোরা-অজন্তা ভ্রমণের জন্য যা কিছু করতে হয় করেছিলাম। হোটেল বুক করেছিলাম ভ্রমণসঙ্গীর নামে, টিকিটও তার নামে, কিন্তু নিজের নাম ছাড়া ভ্রমণ করা যায় না বলে অগত্যা নিজের নাম দিতে হয়েছিলো সঙ্গী হিসেবে। চার-পাঁচ দিন আগেই বিমানের টিকিট, হোটেল বুকিংয়ের কাগজপত্র দিল্লির নিরাপত্তা রক্ষীদের হাতে দিয়েছিলাম। ওরা ওদের অফিসের ‘ফাংশান ব্রাঞ্চ’-এ দিয়ে দিয়েছে আমার আবেদনপত্র। ফাংশান ব্রাঞ্চ থেকে আমাকে নিশ্চয়তা দেওয়া হয়েছে দিল্লি থেকে বার্তা পৌঁছে গিয়েছে মহারাষ্ট্রে, মহারাষ্ট্রের নিরাপত্তা পুলিশ আমার পাশে থাকবে। নিরাপত্তা রক্ষী নিয়ে চলাফেরা করতে আমার ইচ্ছে হয় না, কিন্তু এ ছাড়া আমার উপায় নেই। খুব অসহায় আমি। কিন্তু ভুলে থাকার চেষ্টা করি আমি অসহায়। কঠিন বাস্তবকে মেনে নিতে বাধ্য হই।

২৯ তারিখে রওনা হলাম আওরঙ্গবাদে। বিমান থেকে নেমেই দেখি পুলিশের ভিড়। আমার ভ্রমণসঙ্গী ছিল কন্যাসম একটি মেয়ে। ওকে বলছিলাম এত পুলিশ আমার ভালো লাগে না, দুজন রক্ষী থাকলেই তো যথেষ্ট। তখনও আমি জানি না, ওরা আমাকে নিরাপত্তা দেওয়ার জন্য আমাকে নিয়ে ব্যাগেজ ক্লেইমে যাচ্ছে না। ওরা আমাকে ওদের অফিসারের কাছে নিয়ে যাচ্ছে। সুটকেস নেওয়া হয়ে গেছে, এবার আমি বাইরে বেরোবো, এমন সময় পথ রোধ করলেন অফিসার। বললেন, ‘শহরের অবস্থা খারাপ। শহরে আপনার বিরুদ্ধে বিক্ষোভ হচ্ছে। হোটেলের সামনে ৫০০ লোক জমা হয়েছে।’

বিস্ময়ের সীমা ছিল না আমার। যে তথ্য দিল্লির পুলিশের কাছ থেকে গোপন বার্তায় মহারাষ্ট্রের পুলিশের কাছে গিয়েছে, সেই তথ্য কট্টরপন্থিদের কাছে গেল কী করে? অফিসারকে জিজ্ঞেস করলাম, ‘ওরা কি করে জানলো, এ খবর তো পুলিশ ছাড়া আর কারও জানার কথা নয়?’ অফিসার বললেন, ‘তিনি জানেন না ওরা কি করে জেনেছে।’ আমি বারবারই বিস্ময় প্রকাশ করি, আর অসহায় চোখে তাকাই চারদিকে। গলা বুজে আসে কষ্টে। জিজ্ঞেস করলাম, ‘আমাকে কী করতে হবে এখন?’ অফিসার বললেন, ‘আপনাকে ফিরে যেতে হবে’।

‘কখন যাবো? কী করে যাবো?’

অফিসার বললেন, ‘এয়ার ইন্ডিয়ার ফ্লাইট দিল্লি যাবে। ফ্লাইট সকালে’।

‘সকাল পর্যন্ত কী করবো? কোথায় থাকবো?’

‘এয়ারপোর্টে’।

‘একেবারেই বেরোতে পারবো না?’

‘না’।

এরপর অফিসার ভাবলেন কিছুক্ষণ। এয়ার ইন্ডিয়ার একজন লোককে ডাকিয়ে এনে যে ফ্লাইটে আমি দিল্লি থেকে এসেছি, যেটি কিছুক্ষণ পর মুম্বাই যাচ্ছে, ওতেই আমাকে যাওয়ার ব্যবস্থা করতে বললেন। আমাকে ওঁরা দ্রুত নিয়ে গেলেন এয়ার ইন্ডিয়ার টিকিট কাউন্টারে। ওখান থেকে দুটো টিকিট কিনতে হলো মুম্বাই যাওয়ার। টিকিট কাউন্টারের জানালা দিয়ে তাকিয়ে আমার ভ্রমণসঙ্গী মেয়েটি তখন বলছিল, ‘বিক্ষোভকারীরা মনে হচ্ছে এয়ারপোর্টের মধ্যে ঢুকে পড়েছে।’ পাশের পুলিশকে জিজ্ঞেস করলাম, ‘এ কী কাণ্ড ওদের কেন ভিতরে ঢুকতে দেওয়া হচ্ছে?’ উনি হেসে বললেন, ‘চিন্তা করবেন না, আমরা আছি, কিছু হবে না।’

পুলিশদের খুব নিশ্চিন্তই দেখাচ্ছিল। ঘাবড়াচ্ছিলাম আমি। আমাকে এরপর ওরা নিয়ে গেল সিকিউরিটি চেকে। পেছন থেকে প্রায় একশ-দু’শ লোকের চিৎকার, ‘তসলিমা গো ব্যাক, তসলিমা মুর্দাবাদ, নারায়ে তাকবির আল্লাহু আকবর।’ আমাকে বিমানে উঠিয়ে দিয়ে পুলিশ চলে গেল। মুম্বাই নামতে আবারও পুলিশ। ওখানে আমাকে লাউঞ্জে বসিয়ে আমি কোথায় যাবো তা জানতে চাওয়া হলো। তবে মুম্বাই শহরে যে বেরোনো চলবে না, তা বলে দেওয়া হলো। আমি নেটে দেখতে লাগলাম কোথাও কোনও অসন্তোষ ছড়িয়েছে কি না। না, কোথাও ছড়ায়নি। স্বস্তি পেলাম। একবার ভেবেছিলাম ইউরোপের কোনও শহরে চলে যাই কিছুদিনের জন্য। পরে ভাবলাম, দেশ যদি শান্ত থাকে, তবে কী দরকার চলে যাওয়ার! পরদিন খবর ছাপা হলো টাইমস অব ইন্ডিয়ায়। সেই খবর লুফে নিয়ে পিটিআই খবর করলো, আগুনের মতো খবরটি ছড়িয়ে পড়লো সবখানে। এরকম আমি চাইছিলাম না। আমার তো খারাপ অভিজ্ঞতা জীবনে কম নেই। হায়দারাবাদে আমাকে আক্রমণ করা হয়েছিল ২০০৭ সালে। কলকাতায় ফিরে এলে কোথায় আমার পাশে তখন দাঁড়াবে পশ্চিমবঙ্গ সরকার, তা নয় আমাকে গৃহবন্দি করলো। আর ওদিকে কোথায় মানুষ সমবেদনা জানাবে, তা নয় কলকাতায় মৌলবাদীদের মিছিল হলো। কোথায় তখন আমাকে নিরাপত্তা দেবে সরকার, তা নয় আমাকে তাড়ালো রাজ্য থেকে। রাজস্থানে ধাক্কা দিয়ে ফেলা হলো আমাকে, ওখানে কোথায় আমাকে আশ্রয় দেওয়া হবে, তা নয় ভোর হওয়ার আগে আমাকে বের করে দেয় রাজস্থান সরকার। আমাকে দিল্লিতে ফেলে এলো ওরা, দিল্লি থেকে কোথায় আমাকে কলকাতায় আমার বাড়িতে নিরাপদে ফেরত পাঠানো হবে, তা নয় ক্যান্টনমেন্টের ভিতর নিয়ে গৃহবন্দি করা হলো আমাকে। কয়েক মাস গৃহবন্দি অবস্থায় রেখে আমাকে বাধ্য করা হলো ভারত ত্যাগ করতে। আক্রমণের শিকার হলাম আমি, শাস্তি পেলাম আমি। ওই অভিজ্ঞতা যার আছে, সে তো চাইবে না আবার তার ওপর হামলা হোক, সে তো চাইবে না হামলার কোনও ঘটনা প্রচার হোক কোথাও। সাংবাদিকরা সাক্ষাৎকারের জন্য যোগাযোগ করেছিলেন, আওরঙ্গবাদ বিমানবন্দরে কী ঘটেছে তা নিয়ে কথা বলতে চান, না কারও সঙ্গে কথা বলিনি।

এদিকে পত্রপত্রিকায় দেখছি মহারাষ্ট্রের পুলিশের কাছে জানতে চাওয়া হলে ওঁরা একবার বললেন, আমি আওরঙ্গবাদে যাবো এ ব্যাপারে ওঁরা কিছু জানেন না, আবার বললেন, জানেন, দিল্লি থেকে তাঁদের জানানো হয়েছে সাড়ে ৪টার সময়, আবার বললেন, জানানো হয়ছে বিকেল ৬টায়। আমি জানি না দিল্লির ‘ফাংশান ব্রাঞ্চ’ থেকে ঠিক কবে এবং কখন মহারাষ্ট্রে তথ্য পাঠানো হয়েছে। অনেক সময় যেন ফাঁস না হয়ে যায়, এ কারণে শেষ মুহূর্তে তথ্য পাঠানো হয়। আগে থেকে পাঠাক বা শেষ মুহূর্তে পাঠাক, মৌলবাদীরা কী করে সব জানে, কোন হোটেলে আমি থাকবো, ক’দিন থাকবো, কী নামে বুক করা হয়েছে হোটেল, কোথায় কোথায় যাবো আমি— সব কিছু! নেটে দেখলাম, একপাল উন্মত্ত দাঙ্গাবাজের সামনে মুসলিম কট্টরপন্থি নেতারা যখন ভাষণ দিচ্ছিল, আমার গোপন সব তথ্যই উল্লেখ করছিল। আমাকে নাকি বুঝিয়ে দেবে অজন্তা আর ইলোরার গুহা কাকে বলে, এও বলেছে পুলিশকে বিমানবন্দরে পাঠিয়ে আমাকে আওরঙ্গবাদে ঢুকতে না দেওয়ার ব্যবস্থা ওরা করেছে।

অবাক হই, মুসলমানেরা কি জানে না তাদের শত্রু আসলে কে এবং কারা? এই যে গোরক্ষকরা কদিন পর পর মুসলমানদের প্রাণে মেরে ফেলছে, তাদের বিরুদ্ধে কোনও বিক্ষোভ প্রদর্শন করতে তো দেখি না! আমার বিরুদ্ধে বিক্ষোভ কেন? গোরক্ষকদের নৃশংসতার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করে আমি তো প্রচুর হিন্দুত্ববাদীর বিরাগভাজন হয়েছি! নাকি আমাকে আক্রমণ করা সহজ বলে আক্রমণ করে ওরা? আমার কেউ নেই বলে? কোনও দেশ, কোনও রাজ্য?

কংগ্রেস, সিপিএম, তৃণমূল আমাকে বিনা দোষে শাস্তি দিয়েছে। এবার হয়তো বিজেপির দেওয়ার পালা। বিজেপি দেবে না কেন! মুসলিম মৌলবাদীদের তোষণ না করলে তারা ভোট পাবে কী করে! ভোটের চিন্তা ছাড়া আর কোনও চিন্তা রাজনীতিকদের নেই সে যে রাজনীতিকই হোক। আমাকে কবে যে তাদের শত্রু বানালো মুসলমানেরা! মুসলিম সমাজের আধুনিকীকরণ চাইলে, নারী পুরুষের সমানাধিকার দাবি করলে আমি মুসলমানের শত্রু নই, বরং মুসলমানের বন্ধু। মুসলমানের শত্রুরাই চাইবে মুসলমানদের ধর্মান্ধ বানিয়ে রাখতে। চাইবে মুসলমানেরা যেন অশিক্ষা, কুশিক্ষা, বৈষম্য, অসহিষ্ণুতা আর অন্ধকার আঁকড়ে রাখে জীবনভর। যারা মুসলমানের সত্যিকার শুভাকাঙ্ক্ষী, তারাই চায় মুসলমানরা শিক্ষিত হোক, সভ্য হোক, আলোকিত হোক, বিজ্ঞানমনস্ক হোক, মানবাধিকারে আর নারীর সমানাধিকারে বিশ্বাসী হোক।

আমার কোনও দল নেই, রাজনীতি নেই, আমার কোনও সংগঠন নেই, পাশে ‘বুদ্ধিজীবী’ নেই, বুদ্ধিজীবীরা একেকজন একেকটা রাজনৈতিক দলের সুবিধেবাদী সমর্থক। ভারতে আমার বেঁচে থাকা সম্পূর্ণ একা, নিজের আদর্শ আর বিশ্বাস সম্বল করে। পায়ের তলায় মাটি আছে? না নেই। তারপরও আছি, ভালোবাসি বলে আছি। এই দেশটি না থাকলে নিজের দেশের মতো দেশ আর কোথায় পাবো?

লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

এই বিভাগের আরও খবর
ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ
নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
ডেঙ্গুর চোখ রাঙানি
ডেঙ্গুর চোখ রাঙানি
মার্কিন শুল্ক তাণ্ডব
মার্কিন শুল্ক তাণ্ডব
মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব
মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব
জ্ঞানতাপস ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্
জ্ঞানতাপস ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ
নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সর্বশেষ খবর
এসএসসিতে ফেল : বরিশালে পাঁচ ছাত্রীর আত্মহত্যার চেষ্টা, দুইজনের মৃত্যু
এসএসসিতে ফেল : বরিশালে পাঁচ ছাত্রীর আত্মহত্যার চেষ্টা, দুইজনের মৃত্যু

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

সিরাজদীখানে জমির বিরোধে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা
সিরাজদীখানে জমির বিরোধে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানা বৃষ্টির প্রভাব রাজধানীর বাজারে
টানা বৃষ্টির প্রভাব রাজধানীর বাজারে

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এসএসসিতে অকৃতকার্য হওয়ায় গেন্ডারিয়ায় শিক্ষার্থীর 'আত্মহত্যা'
এসএসসিতে অকৃতকার্য হওয়ায় গেন্ডারিয়ায় শিক্ষার্থীর 'আত্মহত্যা'

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেরাটনে কোস্টাল কার্নিভাল
শেরাটনে কোস্টাল কার্নিভাল

৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের
ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাকে মারধর করায় যুবককে পিটিয়ে হত্যা করল স্বজনরা
মাকে মারধর করায় যুবককে পিটিয়ে হত্যা করল স্বজনরা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চমেক শিক্ষার্থীদের দুই দফা দাবি
চমেক শিক্ষার্থীদের দুই দফা দাবি

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে ৭ উইকেটে হারাল শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে ৭ উইকেটে হারাল শ্রীলঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুর কারাগার থেকে পালিয়ে আসা হাজতি নারায়ণগঞ্জে গ্রেফতার
শেরপুর কারাগার থেকে পালিয়ে আসা হাজতি নারায়ণগঞ্জে গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুকসুদপুরে দাখিল পরীক্ষায় অকৃতকার্য হওয়ায় আত্মহত্যা
মুকসুদপুরে দাখিল পরীক্ষায় অকৃতকার্য হওয়ায় আত্মহত্যা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুশইনের মাধ্যমে মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে : বিজিবি মহাপরিচালক
পুশইনের মাধ্যমে মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে : বিজিবি মহাপরিচালক

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান
ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৭ শিক্ষকের ৫ পরীক্ষার্থী, পাস করেছে মাত্র একজন
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৭ শিক্ষকের ৫ পরীক্ষার্থী, পাস করেছে মাত্র একজন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে আরও ১৪ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ১৪ জনের করোনা শনাক্ত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পটুয়াখালীর চারটি স্কুলে এসএসসি পরীক্ষায় পাস শূন্য
পটুয়াখালীর চারটি স্কুলে এসএসসি পরীক্ষায় পাস শূন্য

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপির সাবেক সেক্রেটারিসহ অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী খালাস
বিএনপির সাবেক সেক্রেটারিসহ অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী খালাস

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২
মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনাপোল দিয়ে উপহারের আম গেল ভারতে
বেনাপোল দিয়ে উপহারের আম গেল ভারতে

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক
কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫
একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোংলা বন্দরে গত অর্থবছরে সকল লক্ষমাত্রায়ই সাফল্য
মোংলা বন্দরে গত অর্থবছরে সকল লক্ষমাত্রায়ই সাফল্য

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কুলাউড়ায় বর্জ্য অপসারণে পৌরসভা-ব্যবসায়ীদের সভা
কুলাউড়ায় বর্জ্য অপসারণে পৌরসভা-ব্যবসায়ীদের সভা

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

খুবিতে ‘ট্রান্সফরমেটিভ রিসার্চ’ 
বিষয়ক জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত
খুবিতে ‘ট্রান্সফরমেটিভ রিসার্চ’  বিষয়ক জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ: পাসের হার ৬৮.৪৫, যেভাবে জানবেন ফলাফল
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ: পাসের হার ৬৮.৪৫, যেভাবে জানবেন ফলাফল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও একটি জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথি
আরও একটি জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন
জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন
দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন

১৮ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বন্যায় তিন বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত
বন্যায় তিন বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়
পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সেপটিক ট্যাংক থেকে ৪ তরুণের মরদেহ উদ্ধার
সেপটিক ট্যাংক থেকে ৪ তরুণের মরদেহ উদ্ধার

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি সামরিক বহরে কাসাম বিগ্রেডের হামলা
ইসরায়েলি সামরিক বহরে কাসাম বিগ্রেডের হামলা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!
ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড
পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলবিরোধী মন্তব্যে জাতিসংঘ দূতের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
ইসরায়েলবিরোধী মন্তব্যে জাতিসংঘ দূতের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াটসঅ্যাপকে টক্কর দিতে আসছে বিটচ্যাট, চলবে ইন্টারনেট ছাড়াই
হোয়াটসঅ্যাপকে টক্কর দিতে আসছে বিটচ্যাট, চলবে ইন্টারনেট ছাড়াই

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল
পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরের মধ্যে ঝড় হতে পারে যে সাত অঞ্চলে
দুপুরের মধ্যে ঝড় হতে পারে যে সাত অঞ্চলে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস
ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর
ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩
লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় আধুনিক ‘বন্দিশিবির’ গড়ার পরিকল্পনা ইসরায়েলের
গাজায় আধুনিক ‘বন্দিশিবির’ গড়ার পরিকল্পনা ইসরায়েলের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসির রেকর্ড গড়া রাতে জয় পেল ইন্টার মায়ামি
মেসির রেকর্ড গড়া রাতে জয় পেল ইন্টার মায়ামি

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন
পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মতিঝিল আইডিয়ালে পাসের হার ৯৭.৯৫ শতাংশ
মতিঝিল আইডিয়ালে পাসের হার ৯৭.৯৫ শতাংশ

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ
শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন

সম্পাদকীয়

নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি

সম্পাদকীয়

পালিয়ে গেছে দস্যি ছেলে
পালিয়ে গেছে দস্যি ছেলে

ডাংগুলি