শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১০ আগস্ট, ২০১৭ আপডেট:

গৃহকর্মী নির্যাতন

তসলিমা নাসরিন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
গৃহকর্মী নির্যাতন

পুরনো ঢাকার দরিদ্র দরজি বিশ্বজিৎ দাসের হত্যাকাণ্ডের একটি ভিডিও দেখলাম। নিরপরাধ নিরীহ ছেলেটি বাঁচার জন্য কী আপ্রাণ চেষ্টাই না করছিল। আর যেভাবে উন্মাদের মতো ওকে মারা হচ্ছিল, কোপানো হচ্ছিল— রড দিয়ে, চাপাতি দিয়ে, দেখে আঁতকে উঠেছি। যারা ওকে নির্যাতন করেছে, হত্যা করেছে, — ওদের মধ্যে কেউ কিন্তু মেয়ে ছিল না। সবাই পুরুষ। দেখেছি রাস্তায় পড়ে আছে প্রগতিশীল প্রতিভাবান যুবক অভিজিৎ রায়, ওয়াশিকুর রহমান, অনন্ত বিজয় দাস, রাজিব হায়দার। কুপিয়ে হত্যা করা হয়েছে ওদের। দেখেছি নিলয়, জুলহাসের রক্তাক্ত শরীর। ওদের হত্যাকারীরা সকলেই পুরুষ। প্রতিদিন যারা মানুষকে নির্যাতন করছে, ধর্ষণ করছে, হত্যা করছে, তারা প্রায় সবাই পুরুষ। সারা পৃথিবীতে যুদ্ধ লেগেই আছে, মানুষের দিকে গ্রেনেড ছুড়ছে, গুলি ছুড়ছে, বোমা ছুড়ছে, তীর ছুড়ছে, সব পুরুষ। ঘরে ঘরে অত্যাচার চলছে, স্ত্রীকে মারছে স্বামী, গায়ে কেরোসিন ঢেলে আগুন জ্বালিয়ে দিচ্ছে। রাস্তাঘাটে কারও পেটে ছুরি মারছে, কারও বুকে গুলি করছে, পকেটমারকে পিটিয়ে মেরে ফেলছে কারা? পুরুষ। আমরা জানি ক্রাইম যত হয়, তত ক্রাইমের রিপোর্ট হয় না। পুলিশের খাতায় ২০০২ থেকে ২০১৫ সাল অবধি ক্রাইমের সংখ্যাটা একবার একটু দেখি—

ডাকাতি ১০৭৩৮টি। দস্যুতা ১৫৮৯৫। খুন ৫৫৮২৫। দাঙ্গা ৫৩১৫। অপহরণ ১১৮৮৭। নারী নির্যাতন ২৪৩৩৭৩। পুলিশি নির্যাতন ৬৬৪১। ঘরে ঢুকে চুরি ৪৭১৩৩। চুরি ১২৩২৫৪। অন্যান্য অপরাধ ১১৫৬৭৮৬। অস্ত্র হাতে অপরাধ ২২৫৬৮৭। বোমাবাজি ৬১৪৮। মাদক অপরাধ ৩৪১১৭৭। স্মাগলিং ৮১৫৩৫। মোট অপরাধ সংখ্যা— ২১৫৭২৫৬।

এত যে লক্ষ লক্ষ অপরাধ, এগুলো করেছে কে? পুরুষ না নারী? উত্তর কিন্তু আমরা সবাই জানি। হাতেগোনা কয়েকটি ছাড়া সবই করেছে পুরুষ। কিন্তু গৃহকর্ত্রীরা যখন গৃহকর্মীকে নির্যাতন করেন, আমরা আঁতকে উঠি। আমরা পুরুষের বর্বরতা দেখে অভ্যস্ত, আমরা নারীর বর্বরতা তত দেখিনি বলে বিস্মিত হই!

গত পাঁচ বছরে ১৭০ জন গৃহকর্মীকে নির্যাতন করে মেরে ফেলা হয়েছে। আহত করা হয়েছে ১৬৫ জনকে। মোট নির্যাতনের ঘটনা ঘটেছে প্রায় ৩৫০টি। দেশজুড়ে গৃহকর্মী নির্যাতনের ঘটনা নিশ্চয়ই আরও অনেক ঘটেছে। কিন্তু কাগজে সেগুলো লেখা নেই। শুনেছি কিছু ব্যবস্থাও নেওয়া হয়েছে। আদুরী নামের এক গৃহকর্মীকে নির্যাতন করার কারণে গৃহকর্ত্রী নওরীনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড হয়ে গেছে। আরও একটি ভালো খবর শুনলাম, গৃহকর্মী নির্যাতনের ঘটনায় তাত্ক্ষণিক ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকারের গঠিত ‘গৃহকর্মী বিষয়ক কেন্দ্রীয় মনিটরিং সেল’। এই সেলের পক্ষ থেকে নির্যাতিতকে সাহায্য তো করা হচ্ছেই, নির্যাতনকারীর বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপও নেওয়া হচ্ছে। শিশুশ্রম বন্ধ করার উদ্যোগও শুনেছি সরকার নিয়েছে। গৃহকর্মীদের শুধু যে গৃহকর্ত্রীরাই নির্যাতন করেন, তা নয়। গৃহকর্তারাও করেন। গৃহকর্মীরা হামেশাই ধর্ষণের শিকার হন। যারা বদ গৃহকর্তা, তাঁরা এই অমানবিক কাজটি করে আসছেন আদিকাল থেকেই। গৃহকর্ত্রীদের গৃহকর্মী নির্যাতন নতুন ঘটছে। কেন গৃহকর্ত্রীরা হঠাৎ এত বর্বর হয়ে উঠল! এক সময় গৃহকর্তার স্ত্রীও গৃহকর্মী হিসেবে গৃহে বাস করতো। তাদের কখনো গৃহকর্ত্রী হতে দেওয়া হয়নি। সংসারের কোনও ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেওয়ার তাদের কোনও অধিকার বা স্বাধীনতা ছিল না। গ্রামেগঞ্জে বা শহরের নিম্ন-মধ্যবিত্তের ঘরে যে গরিব মেয়েরা কাজ করে, তাদের সঙ্গে বাড়ির স্ত্রীটির এক ধরনের সখ্য গড়ে উঠতো। দুজনে সুখ দুঃখের গল্প করতো। দুজনের অসহায়ত্বের মধ্যে খুব একটা পার্থক্য ছিল না। দুজনই দাসী। গৃহকর্তা দুজনেরই কর্তা। এই চিত্রটি হাওয়া হয়ে যায়নি, এখনো বহাল তবিয়তে আছে। কিন্তু পরিবর্তন দেখতে পাচ্ছি শহুরে মধ্যবিত্তের ঘরে। মধ্যবিত্তের সংখ্যা দ্রুত বাড়ছে। মধ্যবিত্ত মেয়েরাও ইস্কুল কলেজ পাস করছে। বিয়ের পর তাদের এখন গৃহকর্ত্রী আখ্যা দেওয়া হচ্ছে। ঘরকন্নার তদারকি এখন মেয়েদের হাতে। তারা সিদ্ধান্ত নিতে পারে সংসারের ছোটখাটো অনেক ব্যাপারেই। লেখাপড়া জানার, হাতে ডিগ্রি থাকার, গৃহকর্ত্রী হওয়ার, সংসারের ক্ষমতা হাতে পাওয়ার একটা অহংকার এসে ভর করে মেয়েদের ওপর। তখন তারা সেই আচরণটি করে, যে আচরণ ক্ষমতাবানরা করে, ধনীরা করে। তারা গরিবকে নির্যাতন করে। অশান্তির সংসারে দিনের পর দিন কাটাতে থাকলে মেজাজ তিরিক্ষি হয়ে থাকে, তখন গৃহকর্মীদের পান থেকে চুন খসলেই শাস্তি দেয় তারা। অশান্তির ক্ষতিপূরণ। যে স্ত্রী মার খায় স্বামীর, সে স্ত্রীই মার দেয় অন্যকে। নিজের চেয়ে দুর্বল, নিজের চেয়ে ক্ষমতাহীন জগতে কেউ যদি থেকে থাকে, সে দাসী। নাগালের মধ্যে আছে বলেই তার ওপর গৃহকর্ত্রী নির্যাতন চালায়, এতে নিজের ক্ষমতা প্রকাশিত হয়, পুষে রাখা ক্রোধও কিছুটা প্রশমিত হয়।

মেয়েরা বর্বরতা জানে না এটা ভাবা খুবই ভুল। মেয়েরা সুযোগ পেলে নিষ্ঠুর, বর্বর, খুনি সবই হতে পারে। এসব না জানলেও পুরুষের কাছ থেকে বর্বরতা এর মধ্যে শিখে নিয়েছে মেয়েরা। এক সমাজে এক ঘরে পুরুষের সঙ্গে জীবনভর বাস করছে, আর পুরুষ যা করে, তার কিছুই করতে শিখবে না তারা, এ কেমন কথা? মেয়েরা এখন পুরুষ যা করতে পারে, তার প্রায় সবই করতে পারে। পুরুষের মতো ডাক্তার-ইঞ্জিনিয়ার হতে পারে, বৈমানিক, বিজ্ঞানী, প্রধানমন্ত্রী, প্রেসিডেন্ট— সব হতে পারে। এত সব পারে বলেই পুরুষের মতো নির্মমও হতে পারে। আগুনে পুড়িয়ে দিতে পারে গৃহকর্মীদের।

পুরুষেরা ৯৯টি অন্যায় করলে, আর নারী ১টি অন্যায় করলেও মানুষ নারীর দিকে আঙ্গুল তুলে গালাগালি করে। সব নারী গৃহকর্মীদের অত্যাচার করে না। কেউ কেউ করে। যারা করে, তাদের শাস্তি হচ্ছে, শাস্তি হবে। বর্বরতায় পুরুষের সঙ্গে নারীর তুলনা হাস্যকর। পুরুষ এ ব্যাপারে মাস্টার। নারী নিতান্তই শিশু। সমাজকে সুস্থ করতে চাইলে পুরুষকে বর্বরতা আর নিষ্ঠুরতা ত্যাগ করতে হবে। পরিবারে শান্তি প্রতিষ্ঠা করতে হবে। সংসারে শান্তি থাকলে গৃহকর্ত্রী প্রফুল্ল থাকে, গৃহকর্ত্রী প্রফুল্ল থাকলে গৃহকর্মীও প্রফুল্ল থাকে। এই পৃথিবী এখনো পুরুষের পৃথিবী। এই পৃথিবীতে আমরা জীবনের ঝুঁকি নিয়ে বাস করি। গৃহকর্মী, গৃহকর্ত্রী কেউই নিরাপদে নেই। আমরা মেয়েরা যত বড় লেখক সাংবাদিক হই না কেন, যত বড় ব্যবসা-বাণিজ্য করি না কেন, যত বড় ডাক্তার-ইঞ্জিনিয়ার হই না কেন, কেউই নিরাপদে নেই।

      লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

এই বিভাগের আরও খবর
গণসংযোগে গুলি
গণসংযোগে গুলি
মহান ৭ নভেম্বর
মহান ৭ নভেম্বর
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
সংসদ নির্বাচন
সংসদ নির্বাচন
সুগন্ধি মনকে সতেজ করে
সুগন্ধি মনকে সতেজ করে
একটা ভিডিওর আয়নায় আমাদের সমাজ
একটা ভিডিওর আয়নায় আমাদের সমাজ
জাতীয় মর্যাদা ও পুনর্জাগরণের সেই দিন
জাতীয় মর্যাদা ও পুনর্জাগরণের সেই দিন
সবার আগে বাংলাদেশ
সবার আগে বাংলাদেশ
সর্বশেষ খবর
রাঙামাটিতে নার্সের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
রাঙামাটিতে নার্সের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি
‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি

৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

তালতলীতে মিথ্যা মামলার প্রতিবাদে এলাকাবাসীর মানববন্ধন
তালতলীতে মিথ্যা মামলার প্রতিবাদে এলাকাবাসীর মানববন্ধন

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৬ বছরের ছাত্রের গুলিতে আহত শিক্ষিকা ১ কোটি ডলার ক্ষতিপূরণ পাচ্ছেন
৬ বছরের ছাত্রের গুলিতে আহত শিক্ষিকা ১ কোটি ডলার ক্ষতিপূরণ পাচ্ছেন

৯ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

অন্তর্বর্তী সরকার নিজেই নির্বাচন ব্যাহত হওয়ার পরিবেশ সৃষ্টি করছে : মির্জা ফখরুল
অন্তর্বর্তী সরকার নিজেই নির্বাচন ব্যাহত হওয়ার পরিবেশ সৃষ্টি করছে : মির্জা ফখরুল

৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

নির্বাচন বিরোধীরা সন্ত্রাসী হামলা করেছে কিনা খতিয়ে দেওয়া উচিত: আমীর খসরু
নির্বাচন বিরোধীরা সন্ত্রাসী হামলা করেছে কিনা খতিয়ে দেওয়া উচিত: আমীর খসরু

১১ মিনিট আগে | রাজনীতি

‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু
‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু

১৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ভারতীয় আগ্রাসনের বিরুদ্ধে আইনজীবীদের লংমার্চ
ভারতীয় আগ্রাসনের বিরুদ্ধে আইনজীবীদের লংমার্চ

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দক্ষ জনশক্তি দেশ গঠনের মূল ভিত্তি: প্রধান উপদেষ্টা
দক্ষ জনশক্তি দেশ গঠনের মূল ভিত্তি: প্রধান উপদেষ্টা

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বিএনপির বর্ণাঢ্য র‍্যালি শুরু
বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বিএনপির বর্ণাঢ্য র‍্যালি শুরু

২৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

মোংলা–খুলনা মহাসড়কে বাস খাদে, দুই যাত্রী নিহত
মোংলা–খুলনা মহাসড়কে বাস খাদে, দুই যাত্রী নিহত

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক
আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আমজনতার দলকে নিবন্ধন দিলে গণতন্ত্র শক্তিশালী হবে : নাছির
আমজনতার দলকে নিবন্ধন দিলে গণতন্ত্র শক্তিশালী হবে : নাছির

৩৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

মাস্কের সাথে নাচল রোবট
মাস্কের সাথে নাচল রোবট

৪০ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আকবর-মোসাদ্দেকের নৈপুণ্যে কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশ
আকবর-মোসাদ্দেকের নৈপুণ্যে কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশ

৪৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বন্যার কবল থেকে রক্ষায় রেলপথে সেতু চায় ছাতকের মানুষ
বন্যার কবল থেকে রক্ষায় রেলপথে সেতু চায় ছাতকের মানুষ

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চীনে টেসলার স্বয়ংক্রিয় গাড়ি চালনা সফটওয়্যার অনুমোদন পেতে পারে
চীনে টেসলার স্বয়ংক্রিয় গাড়ি চালনা সফটওয়্যার অনুমোদন পেতে পারে

৫২ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বীরগঞ্জে বসুন্ধরা শুভসংঘের ডাস্টবিন বিতরণ
বীরগঞ্জে বসুন্ধরা শুভসংঘের ডাস্টবিন বিতরণ

৫৮ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গোপালগঞ্জে শিশু ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেফতার ১
গোপালগঞ্জে শিশু ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেফতার ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কমলগঞ্জে বসুন্ধরা শুভসংঘের সেলাই প্রশিক্ষণ কেন্দ্র চালু
কমলগঞ্জে বসুন্ধরা শুভসংঘের সেলাই প্রশিক্ষণ কেন্দ্র চালু

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন
বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা
শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুদূর মহাকাশ থেকে আসা ধূমকেতু নিয়ে বিজ্ঞানীরা এতো ব্যস্ত কেন?
সুদূর মহাকাশ থেকে আসা ধূমকেতু নিয়ে বিজ্ঞানীরা এতো ব্যস্ত কেন?

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নয়াপল্টনে বিপ্লব ও সংহতি দিবসের র‌্যালি ঘিরে বিএনপির জনস্রোত
নয়াপল্টনে বিপ্লব ও সংহতি দিবসের র‌্যালি ঘিরে বিএনপির জনস্রোত

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সোনারগাঁয়ে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে আজহারুল ইসলাম মান্নান
সোনারগাঁয়ে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে আজহারুল ইসলাম মান্নান

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৪৮৮ জন
ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৪৮৮ জন

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ইন্দোনেশিয়ায় জুমার নামাজের সময় মসজিদে বিস্ফোরণ, আহত ৫০
ইন্দোনেশিয়ায় জুমার নামাজের সময় মসজিদে বিস্ফোরণ, আহত ৫০

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেরোবি ক্যাম্পাসে বিপন্ন ধূপগাছ ছড়াচ্ছে সুগন্ধি
বেরোবি ক্যাম্পাসে বিপন্ন ধূপগাছ ছড়াচ্ছে সুগন্ধি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাতিরঝিলে চলন্ত সিএনজি অটোরিকশায় আগুন, প্রাণে রক্ষা তিনজনের
হাতিরঝিলে চলন্ত সিএনজি অটোরিকশায় আগুন, প্রাণে রক্ষা তিনজনের

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা
দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা
এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল
প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি
বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়
ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির
ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল
তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প
ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী
ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ
দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প
অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৪তম বিসিএসের ফলাফল পুনঃপ্রকাশ
৪৪তম বিসিএসের ফলাফল পুনঃপ্রকাশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৫ টন আমদানি নিষিদ্ধ পপি সিড জব্দ
২৫ টন আমদানি নিষিদ্ধ পপি সিড জব্দ

২৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির
জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা
এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই
ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের
আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল
শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল ৫ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার
নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল ৫ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শহিদুল আলমের মনোনয়নের দাবিতে সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিক্ষোভ সমাবেশ
শহিদুল আলমের মনোনয়নের দাবিতে সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিক্ষোভ সমাবেশ

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য
পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন
বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জরুরি প্রয়োজন ছাড়া চিকিৎসকদের বদলি-পদায়ন আপাতত বন্ধ
জরুরি প্রয়োজন ছাড়া চিকিৎসকদের বদলি-পদায়ন আপাতত বন্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে গণসংযোগে ভিপি সাইফুল ইসলাম
তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে গণসংযোগে ভিপি সাইফুল ইসলাম

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আফগানিস্তানে বিস্ময়করভাবে কমেছে আফিম চাষ: জাতিসংঘ
আফগানিস্তানে বিস্ময়করভাবে কমেছে আফিম চাষ: জাতিসংঘ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার

পেছনের পৃষ্ঠা

উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও
উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক
মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক

প্রথম পৃষ্ঠা

বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়
বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়

মাঠে ময়দানে

সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে
সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে
টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে

পেছনের পৃষ্ঠা

সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক
সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক

নগর জীবন

জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব
জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব

প্রথম পৃষ্ঠা

ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি
ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি
প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিখ্যাত যত ফোক গান
বিখ্যাত যত ফোক গান

শোবিজ

সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে
সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে

মাঠে ময়দানে

ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর আজ
ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা
আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়
১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়

মাঠে ময়দানে

‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল
‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল

শোবিজ

কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই
কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই

মাঠে ময়দানে

লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন
লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন

নগর জীবন

চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’
চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’

শোবিজ

একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা

সাহিত্য

মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’
মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’

শোবিজ

জাতিসংঘে আ. লীগের চিঠিতে কাজ হবে না
জাতিসংঘে আ. লীগের চিঠিতে কাজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন
আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে

গোল উৎসব
গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা
ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’

শোবিজ

শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই হত্যা মামলায় তিনজনের মৃত্যুদণ্ড
দুই হত্যা মামলায় তিনজনের মৃত্যুদণ্ড

দেশগ্রাম