শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৪ ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ আপডেট:

বিদায় বন্ধু বিদায়

কাজী হায়াৎ
প্রিন্ট ভার্সন
বিদায় বন্ধু বিদায়

৯ জানুয়ারি সন্ধ্যায় কারওয়ান বাজারে দাঁড়িয়ে ছিলাম গাড়ির অপেক্ষায়। পাশেই কয়েকটা ফলের দোকান। কেনার জন্য নয়, দাম জানার জন্য একটা পেয়ারার দোকানদারকে জিজ্ঞাসা করলাম কত করে কেজি? বলল ১২০ টাকা। উত্তরে বললাম, এগুলো পাড়ায়-মহল্লায় ঝুড়িতে করে যারা বিক্রি করে তারাও তো ১২০ টাকা করে বিক্রি করছে। তাহলে আর কারওয়ান বাজার কেন? বলল, যদি নেন তাহলে কিছু কম নেব স্যার। বুঝতে পারলাম কিনলে হয়তো ১০০ টাকা করে কেজি কিনতে পারতাম। পাশে ছিল একটা কুল বরইয়ের দোকান। তাকে জিজ্ঞাসা করলাম কত করে কেজি? ‘বাগেরহাটের খাঁটি নারকেলি কুল, নিয়ে যান স্যার এক কেজি মাত্র ১০০ টাকা।’ আমি কিছু না বলতেই পাশের আরেকজন কুলের দোকানদার বলল, ‘স্যার! আমার দোকানে আসেন।’ তার দোকানের সামনে এসে দাঁড়াতেই বলল, ‘আমার কুলগুলোর দিকে তাকিয়ে দেখেন স্যার ভালো কিনা বলেন।’ একটু ভালো ছিল বলেই বললাম, হ্যাঁ কিছুটা ভালো। ‘মাত্র ৫০ টাকা কেজি স্যার।’ মাত্র ৫০ টাকা! ‘হ্যাঁ স্যার, শুধু আপনার জন্য।’ ফরমালিন দেওয়া নয় তো? ‘তাহলে আপনাকে ডেকে আনতাম না। আমি ৫০ টাকা করেই কিনে এনেছি। আপনাকে ঠকাব না স্যার। আপনার কাছ থেকে একটা পয়সাও লাভ করতে চাই না।’ এ কথা বলার সময় দোকানদারের চোখেমুখে ছিল সারল্য। নেওয়ার ইচ্ছা না থাকা সত্ত্বেও ওকে বললাম, দাও এক কেজি, বেছে ভালোগুলো দিও। ‘বলতে হবে না স্যার’— বলেই সে বেছে বেছে ভালো কুলগুলো একটা কাগজের ঠোঙ্গায় তুলছিল। এ কাজের মধ্যে আস্তে আস্তে করে সে বলছিল, ‘বিলুপ্ত হতে চলেছে আবেগ তৈরির কারখানা।’ এটা ছিল ৫ জানুয়ারির বাংলাদেশ প্রতিদিনের খোলা কলামে প্রকাশিত আমার একটা লেখার শিরোনাম। ওর মুখে এ শিরোনাম শুনে অবাক হলাম। ব্যাপার কী? তুমি কি খবরের কাগজ পড়? ‘পড়ি স্যার।’ ভিতরের পাতার ওই বড় লেখাগুলো পড়? ‘আপনার ছবি দেখলে পড়ি স্যার। আগে সিনেমার পোস্টারে আপনার নাম থাকলেই সিনেমা দেখতাম, এখন তো সিনেমা বানান না, লেখালেখি শুরু করছেন। এখানেও আপনার ছবি দেখলে পড়ি।’ লেখাটা কেমন লেগেছিল? ‘স্যার খুব ভালো। চট্টগ্রামের মিম নামের নয় বছরের বাচ্চা মেয়েটার কথা যে লিখছেন, তারে আটজন ধর্ষণ কইরা মাইরা ফেলছে। ওইটুক পইড়া চোখে পানি আইছিল স্যার।’ ইতিমধ্যে ওর কুল ওজন করা শেষ হয়েছে। পোঁটলাটা আমার হাতে দিতেই আমি ওকে ৫০টি টাকা দিলাম। ‘স্যার! খুব গরিব মানুষ বইলাই টাকাটা নিলাম, তা না অইলে নিতাম না।’ আমার আর বেশি সময় ওখানে দাঁড়াতে ইচ্ছা হলো না। তাই ওকে বললাম, তুমি খবরের কাগজের ওই পাতা পড়ো। ভালো থেকো। বলে চলে যাচ্ছিলাম। ও পেছন থেকে ডাক দিল। ‘স্যার! একটা কথা জিজ্ঞাস করব?’ কর। ‘এই যে এত সিনেমা বানাইলেন, তারপর এখন লেখেন। যার মধ্যে থাকে অনেক উপদেশ, ভালো ভালো কথা। সারা জীবন তো এ কাজই করে গেলেন। দেশের কি কিছু ভালো করতে পারছেন স্যার?’ দেশের ভালো করার দায়িত্ব তো আমার ওপর ছিল না। যারা দেশ চালায় তাদের ওপরই দেশের ভালো করার দায়িত্ব, তার পরও কথা আছে। দেশের ভালো করার দায়িত্ব কারোর একার নয়। দায়িত্ব তোমারও আছে, আমারও আছে। আমি কী করতে পেরেছি তা আমি জানি না। তবে কিছু একটা করতে পেরেছি। ‘কী স্যার?’ ওই যে একটু আগে বললে তোমার চোখে পানি আইছিল। আগে ছবি দেখিয়ে অনেক দর্শককে কাঁদিয়েছি, তাতে হয়তো অনেক মানুষের আবেগ জাগ্রত করতে পেরেছি। হয়তো অনেক মানুষের চারিত্রিক পরিবর্তন করতে পেরেছি। এর বেশি আর কিছু করার ক্ষমতা আমার ছিল না বাবা। আসি।

ঘটনাটির পরে গাড়িতে উঠলাম। চিন্তায় ফিরে গেলাম অনেক দূরে। আমার পৃথিবীর প্রথম দিকে। তখনকার গোপালগঞ্জ মহকুমার কাশিয়ানী থানার মধুমতির পাড়ে এক অজগ্রামে আমার জন্ম। যে মহকুমার মধ্যে পাঁচ-ছয় মাইল রেললাইন ছাড়া গোপালগঞ্জ শহরটা বাদ দিয়ে ১০ ফুট পাকা রাস্তাও ছিল না বিশাল সেই জনপদে। এমন জায়গায় জন্ম নিয়ে মনে পড়ে আমার প্রথম অক্ষরজ্ঞান শুরু হয়েছিল কীভাবে। যে সত্য ঘটনার কথা বলব আজকের প্রজন্মের মানুষ তা অনেকেই কল্পনায়ও আনতে পারবে না। তালপাতা সিদ্ধ করে তা আবার রোদে শুকিয়ে লোহার পেরেক দিয়ে সেই তালপাতায় অ আ ক খ এঁকে দিয়েছিলেন মা। লোহার কড়াইয়ের কালি ঝিনুক দিয়ে তুলে নিয়ে তা একটি মাটির দোয়াতে গুলে লেখার কালি বানিয়ে বাঁশের কঞ্চির কলম দিয়ে তালপাতায় মায়ের এঁকে দেওয়া অ আ ক খ-এর ওপর দিয়ে ঘোরানো আর উচ্চৈঃস্বরে পড়ে মাকে শোনানোর মধ্য দিয়ে শুরু হয়েছিল আমার পাঠ্যজীবন। এরপর কাদামাটির পথ পার হয়ে হিন্দুপাড়ার বটগাছতলায় চারদিকে দোচালা একখানা টিনের ঘরের পাঠশালা, পণ্ডিত মশাইয়ের আশফল গাছের চিকন লাঠি ছিল তখনকার জীবনের সবচেয়ে বড় আতঙ্ক। এক ধামা মুড়ি, এক সের গুড় আর এক টাকার একটা মুদ্রা দিয়ে পণ্ডিত মশাইয়ের পাঠশালার পাঠ শেষ হয়েছিল। এর পরে প্রাইমারি স্কুল, হাইস্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় শেষ করে ১৯৭৪ সালে শুরু হলো চলচ্চিত্র জীবন। তখনো গোপালগঞ্জ প্রায় তেমনই ছিল। তখনো বাড়ি থেকে ঢাকায় আসতে বা যেতে লাগত ২০ থেকে ২২ ঘণ্টা। সেই কাশিয়ানী থানার একেবারে গ্রাম্য পরিবেশে বিল এলাকার মধ্যে প্রতিষ্ঠিত রামদিয়া কলেজে বিকম পর্যন্ত লেখাপড়া করেছিলাম। একেবারে গ্রাম্য পরিবেশে বাল্য, কৈশোর, যৌবনেরও অনেক সময় পার করে সিনেমায় পরিচালক হওয়া, তাও ঊনপঞ্চাশটা পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র নির্মাণ, দেড় শতাধিক চলচ্চিত্রে অভিনয়, আর এসবের স্বীকৃতিস্বরূপ অনেক জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পুরস্কার। সত্যিই এসব ভাবতেও এখন আনন্দ হয়। ভাবতে আনন্দ হয় আমার চিকিৎসার জন্য দেশের মাননীয় সরকারপ্রধানের আর্থিক সহায়তা পেয়েছি। ভাবতে আনন্দ লাগে যেখানে যাই সেখানেই সেলফি তোলার হিড়িক। আনন্দ পাই দেশ-বিদেশের যেখানেই যাই সেখানেই বাংলাদেশের মানুষের ভালোবাসা দেখে।

এর মধ্যেই আবার মনে পড়ে যায় ক্লাস ফোরে পড়াকালে স্কুলের আবৃত্তি প্রতিযোগিতায় স্টেজে উঠে কবিতার অর্ধেকে এসে বাকি অংশ ভুলে গিয়ে গলার স্বর বন্ধ হয়ে গিয়েছিল যে কাজী হায়াতের অন্য ছাত্ররা সেই কিশোর কাজী হায়াতের অবস্থা দেখে যখন হাসাহাসি করছিল, তখন কাজী হায়াৎ লজ্জায় কাঁদতে কাঁদতে স্টেজ থেকে নেমে গিয়েছিল। কাজী হায়াতের আর ইচ্ছা হচ্ছিল না বাড়ি ফিরে যেতে। স্কুল থেকে বাড়ি যাওয়ার পথে খেলার মাঠের বিরাট বটগাছটার শিকড়ের মধ্যে লুকিয়ে কেঁদেছিল অনেক। কাজী হায়াতের বার বার মনে হচ্ছিল ওই শিকড় গলায় পেঁচিয়ে বটগাছের ডালে ঝুলে মরে যাই। মা-বাবা, বোনদের কথা মনে হচ্ছিল অনেক। মনে হচ্ছিল তারা তো জানবে না কেন আমি মরে গেলাম। ভাবতে ভাবতে একসময় কান্না থেমে গেল। চোখের পানি শুকিয়ে গেল। মনের মধ্যে তৈরি হলো এক দারুণ জিদ। সবাই পারলে আমি কেন পারব না। আর এর ফলেই বোধ হয় পরবর্তী বছর ক্লাস ফাইভের আবৃত্তি প্রতিযোগিতায় প্রথম হয়েছিলাম।

মনে পড়ে জীবনের প্রথম ছবি ‘দি ফাদার’ তৈরির সময় পেছন থেকে আমার অনেক শ্রদ্ধেয় চিত্র পরিচালক ও চলচ্চিত্রকর্মী অনেক কটূক্তি করেছেন। ‘কোত্থেকে এক আমেরিকান ধরে এনে ওর থেকে টাকা-পয়সা লুটে খাচ্ছে আর সিনেমার নামে হচ্ছে ফাইজলামি। এ ছেলেরাই আমাদের চলচ্চিত্রের বদনাম করে। এরা চলচ্চিত্রের কলঙ্ক।’ যতই এসব কথা শুনেছি, ততই নিজের মধ্যে জিদ তৈরি হয়েছে, মনে হয়েছে আমি সব মিথ্যা প্রমাণিত করে ছবিটি শেষ করব এবং ওদের আমি দেখিয়ে দেব আমি লুটেরা নই, আমি চলচ্চিত্র নির্মাতা। আজ হয়তো সবাই স্বীকার করবেন। ঊনপঞ্চাশটি ছবি তৈরি করলেও সেই ‘দি ফাদার’ই আমার প্রথম পরিচয়, আমার গর্ব। ‘দি ফাদার’ই আমাকে এনে দিয়েছিল সুনাম, মর্যাদা, জনপ্রিয়তা। এই ‘দি ফাদার’ নিয়ে একটি দুঃখের কথা মনে পড়ে। আমার এই ছবিটির বিজ্ঞাপনের জন্য যখন বাংলাদেশ বেতারে কমার্শিয়াল বিভাগে কণ্ঠশিল্পী মাজহারুল ইসলাম পনের মিনিটের রেডিও প্রোগ্রামের লেখা পাস করাতে গিয়েছিলেন ওই বিভাগের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার কাছে, তখন তিনি প্রোগ্রামের কাগজটা ধরে টেবিল থেকে ছুড়ে ফেলে দিয়েছিলেন নিচে। মাজহার সাহেবকে বলেছিলেন, ‘এই ছবির কোনো কিছু আর আমার সামনে আনবেন না।’ মাজহার সাহেব চিরকালই অতি বিনয়ী একজন মানুষ। বিনয়ের সুরে তিনি কর্মকর্তাকে জিজ্ঞাসা করেছিলেন, ‘ছবিটির অপরাধ কী স্যার?’ ‘এটা সিআইএর টাকার ছবি। আমরা এসব প্রশ্রয় দিতে পারি না।’ মাজহার সাহেব দুঃখের সঙ্গে আমাকে এসে বললেন, ‘আপনার বিজ্ঞাপন প্রচার হবে না।’ কী কারণে তা জানার পর আমি হো হো করে হেসেছিলাম। ‘দি ফাদার’ ছবিতে যে আমেরিকান নাম ভূমিকায় অভিনয় করেছিল তার নাম ছিল জন নেপিয়ার অ্যাডামস্। কখনো একটি টাকাও সে আমাকে অথবা ছবির প্রযোজককে দেয়নি। তখনকার এ্যামিকো ল্যাবরেটরিজের মালিক আজকের আহমেদ ফুডসের মালিক আহমেদ সাহেব আর তারই একজন আত্মীয় ইসলাম সাহেব এই ছবি প্রযোজনা করেছিলেন। তাদের মূল ব্যবসা ছিল ভিন্ন। তাদের সামান্য পুঁজি বিনিয়োগ ছিল এই ছবিতে। আমি খেয়ে না খেয়ে ছবিটি তৈরি করেছিলাম। বাংলাদেশ বেতারের কর্মকর্তার উক্তি শুনে অনেক দুঃখ পেয়েছিলাম। পরে আরও দুঃখ পেয়েছি আমার নির্মিত অনেক ছবির সেন্সর শোর পরে সেন্সর সদস্যরা বের হয়েই যখন ছবিটি সম্পর্কে বলেছেন ছবিটি ব্যান্ড করা হয়েছে। দুঃখ পেয়েছি আমি। কিন্তু থমকে যাইনি কখনো। বরং অনেক উৎসাহ-উদ্দীপনা নিয়ে ছবিগুলো সেন্সর বোর্ড থেকে ছাড়ানোর জন্য যুদ্ধ করেছি। সেই যুদ্ধে যতটা কষ্ট ছিল তার চেয়ে বেশি ছিল আনন্দ। মুক্তিযুদ্ধের পটভূমিকায় নির্মিত ‘সিপাহী’ ছবি ব্যান্ড করে দেওয়ার পর আপিল বোর্ড থেকে কোনো কাটিং ছাড়া যখন ছবিটি ছেড়ে দেওয়া হলো তথ্য মন্ত্রণালয়ের তৎকালীন সচিবের সরাসরি হস্তক্ষেপে আবার সেই ছবি ব্যান্ড হয়ে গেল। তথ্য সচিব নিজের রুমে ডেকে নিয়ে যেভাবে শাসিয়েছিলেন তাতেও কখনো সাহস হারাইনি। ভাবিনি কখনো চলচ্চিত্র ছেড়ে চলে যেতে হবে। একবার জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারের নিয়মবহির্ভূত কর্মকাণ্ডের জন্য ঘরে থাকা একটা পুরস্কারের গলায় ঝাড়ু আর ছেঁড়া জুতা ঝুলিয়ে সেই পুরস্কারকে বাঁশের মাথায় বেঁধে সপরিবারে প্রেস ক্লাবের সামনে যখন বাঁশটাকে পুঁতে দিয়েছিলাম, প্রেসের অনেকেই আমাকে জিজ্ঞাসা করেছিলেন কেন এই প্রতিবাদ? প্রমাণসহ বলেছিলাম জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার নিয়ে নিয়মবহির্ভূত কর্মকাণ্ড হচ্ছে। পর দিন খবরের কাগজের প্রথম পৃষ্ঠায় আমার ছবি দেখে মনে হয়েছিল আমি ন্যাশনাল হিরো। আমি সঠিক প্রতিবাদ করেছি। তখন ভয় পাইনি। সাহসও ছিল অনেক।

কিন্তু আজ জীবনের শেষ প্রান্তে এসে চলচ্চিত্রের কোন্দল, বিভাজন, প্রতিহিংসা, প্রতিঘাত দেখে কারওয়ান বাজারের কুল বরইয়ের দোকানদারের কথা শুনে, চিকিৎসায় মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সহযোগিতা পেয়ে যতটা আনন্দিত হচ্ছি, তার চেয়ে বেশি মনে হচ্ছে ক্লাস ফোরে পড়া কাজী হায়াৎ আবৃত্তি করতে ব্যর্থ হয়ে যেমন লুকিয়েছিল বটগাছের শিকড়ের মধ্যে, তার মনের মধ্যে যেমন মনে হয়েছিল চলে যাই পৃথিবী থেকে, আজ এত আনন্দের মধ্যেও চলচ্চিত্রের সামান্য কিছু স্বার্থান্বেষী দুষ্ট মানুষের জন্য মনে হচ্ছে আর যুদ্ধ নয়। আর অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ নয়। আর কারোর সঙ্গে বিবাদ নয়। সবাইকে বলে দিই চলচ্চিত্র ছিল আমার জীবন, চলচ্চিত্র ছিল আমার ভাবনা, চলচ্চিত্র ছিল আমার প্রাণ। এই চলচ্চিত্র আমাকে অনেক দিয়েছে। অনেক পেয়েছি। তবুও আপনারা যারা চলচ্চিত্রের মানুষ তারা যদি পারেন পরশ্রীকাতরতা, হিংসা, প্রতিহিংসা ভুলে ভালো থাকবেন। আমার অনেক হয়েছে। এবার হয়তো বিদায় বন্ধু, বিদায়।

 লেখক : চলচ্চিত্র পরিচালক।

এই বিভাগের আরও খবর
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
স্বাধীন বিচার বিভাগ
স্বাধীন বিচার বিভাগ
আবারও ভূমিকম্প
আবারও ভূমিকম্প
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
সর্বশেষ খবর
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত
বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল
এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান
বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা
সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক
ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল
সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক
বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

১৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার
হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা
যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা

পূর্ব-পশ্চিম

দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা
দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা

মাঠে ময়দানে

শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প
শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প

পূর্ব-পশ্চিম

অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের
অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের

পূর্ব-পশ্চিম

টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি
টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি

পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা
বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা

মাঠে ময়দানে

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে