শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৪ ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ আপডেট:

বিদায় বন্ধু বিদায়

কাজী হায়াৎ
প্রিন্ট ভার্সন
বিদায় বন্ধু বিদায়

৯ জানুয়ারি সন্ধ্যায় কারওয়ান বাজারে দাঁড়িয়ে ছিলাম গাড়ির অপেক্ষায়। পাশেই কয়েকটা ফলের দোকান। কেনার জন্য নয়, দাম জানার জন্য একটা পেয়ারার দোকানদারকে জিজ্ঞাসা করলাম কত করে কেজি? বলল ১২০ টাকা। উত্তরে বললাম, এগুলো পাড়ায়-মহল্লায় ঝুড়িতে করে যারা বিক্রি করে তারাও তো ১২০ টাকা করে বিক্রি করছে। তাহলে আর কারওয়ান বাজার কেন? বলল, যদি নেন তাহলে কিছু কম নেব স্যার। বুঝতে পারলাম কিনলে হয়তো ১০০ টাকা করে কেজি কিনতে পারতাম। পাশে ছিল একটা কুল বরইয়ের দোকান। তাকে জিজ্ঞাসা করলাম কত করে কেজি? ‘বাগেরহাটের খাঁটি নারকেলি কুল, নিয়ে যান স্যার এক কেজি মাত্র ১০০ টাকা।’ আমি কিছু না বলতেই পাশের আরেকজন কুলের দোকানদার বলল, ‘স্যার! আমার দোকানে আসেন।’ তার দোকানের সামনে এসে দাঁড়াতেই বলল, ‘আমার কুলগুলোর দিকে তাকিয়ে দেখেন স্যার ভালো কিনা বলেন।’ একটু ভালো ছিল বলেই বললাম, হ্যাঁ কিছুটা ভালো। ‘মাত্র ৫০ টাকা কেজি স্যার।’ মাত্র ৫০ টাকা! ‘হ্যাঁ স্যার, শুধু আপনার জন্য।’ ফরমালিন দেওয়া নয় তো? ‘তাহলে আপনাকে ডেকে আনতাম না। আমি ৫০ টাকা করেই কিনে এনেছি। আপনাকে ঠকাব না স্যার। আপনার কাছ থেকে একটা পয়সাও লাভ করতে চাই না।’ এ কথা বলার সময় দোকানদারের চোখেমুখে ছিল সারল্য। নেওয়ার ইচ্ছা না থাকা সত্ত্বেও ওকে বললাম, দাও এক কেজি, বেছে ভালোগুলো দিও। ‘বলতে হবে না স্যার’— বলেই সে বেছে বেছে ভালো কুলগুলো একটা কাগজের ঠোঙ্গায় তুলছিল। এ কাজের মধ্যে আস্তে আস্তে করে সে বলছিল, ‘বিলুপ্ত হতে চলেছে আবেগ তৈরির কারখানা।’ এটা ছিল ৫ জানুয়ারির বাংলাদেশ প্রতিদিনের খোলা কলামে প্রকাশিত আমার একটা লেখার শিরোনাম। ওর মুখে এ শিরোনাম শুনে অবাক হলাম। ব্যাপার কী? তুমি কি খবরের কাগজ পড়? ‘পড়ি স্যার।’ ভিতরের পাতার ওই বড় লেখাগুলো পড়? ‘আপনার ছবি দেখলে পড়ি স্যার। আগে সিনেমার পোস্টারে আপনার নাম থাকলেই সিনেমা দেখতাম, এখন তো সিনেমা বানান না, লেখালেখি শুরু করছেন। এখানেও আপনার ছবি দেখলে পড়ি।’ লেখাটা কেমন লেগেছিল? ‘স্যার খুব ভালো। চট্টগ্রামের মিম নামের নয় বছরের বাচ্চা মেয়েটার কথা যে লিখছেন, তারে আটজন ধর্ষণ কইরা মাইরা ফেলছে। ওইটুক পইড়া চোখে পানি আইছিল স্যার।’ ইতিমধ্যে ওর কুল ওজন করা শেষ হয়েছে। পোঁটলাটা আমার হাতে দিতেই আমি ওকে ৫০টি টাকা দিলাম। ‘স্যার! খুব গরিব মানুষ বইলাই টাকাটা নিলাম, তা না অইলে নিতাম না।’ আমার আর বেশি সময় ওখানে দাঁড়াতে ইচ্ছা হলো না। তাই ওকে বললাম, তুমি খবরের কাগজের ওই পাতা পড়ো। ভালো থেকো। বলে চলে যাচ্ছিলাম। ও পেছন থেকে ডাক দিল। ‘স্যার! একটা কথা জিজ্ঞাস করব?’ কর। ‘এই যে এত সিনেমা বানাইলেন, তারপর এখন লেখেন। যার মধ্যে থাকে অনেক উপদেশ, ভালো ভালো কথা। সারা জীবন তো এ কাজই করে গেলেন। দেশের কি কিছু ভালো করতে পারছেন স্যার?’ দেশের ভালো করার দায়িত্ব তো আমার ওপর ছিল না। যারা দেশ চালায় তাদের ওপরই দেশের ভালো করার দায়িত্ব, তার পরও কথা আছে। দেশের ভালো করার দায়িত্ব কারোর একার নয়। দায়িত্ব তোমারও আছে, আমারও আছে। আমি কী করতে পেরেছি তা আমি জানি না। তবে কিছু একটা করতে পেরেছি। ‘কী স্যার?’ ওই যে একটু আগে বললে তোমার চোখে পানি আইছিল। আগে ছবি দেখিয়ে অনেক দর্শককে কাঁদিয়েছি, তাতে হয়তো অনেক মানুষের আবেগ জাগ্রত করতে পেরেছি। হয়তো অনেক মানুষের চারিত্রিক পরিবর্তন করতে পেরেছি। এর বেশি আর কিছু করার ক্ষমতা আমার ছিল না বাবা। আসি।

ঘটনাটির পরে গাড়িতে উঠলাম। চিন্তায় ফিরে গেলাম অনেক দূরে। আমার পৃথিবীর প্রথম দিকে। তখনকার গোপালগঞ্জ মহকুমার কাশিয়ানী থানার মধুমতির পাড়ে এক অজগ্রামে আমার জন্ম। যে মহকুমার মধ্যে পাঁচ-ছয় মাইল রেললাইন ছাড়া গোপালগঞ্জ শহরটা বাদ দিয়ে ১০ ফুট পাকা রাস্তাও ছিল না বিশাল সেই জনপদে। এমন জায়গায় জন্ম নিয়ে মনে পড়ে আমার প্রথম অক্ষরজ্ঞান শুরু হয়েছিল কীভাবে। যে সত্য ঘটনার কথা বলব আজকের প্রজন্মের মানুষ তা অনেকেই কল্পনায়ও আনতে পারবে না। তালপাতা সিদ্ধ করে তা আবার রোদে শুকিয়ে লোহার পেরেক দিয়ে সেই তালপাতায় অ আ ক খ এঁকে দিয়েছিলেন মা। লোহার কড়াইয়ের কালি ঝিনুক দিয়ে তুলে নিয়ে তা একটি মাটির দোয়াতে গুলে লেখার কালি বানিয়ে বাঁশের কঞ্চির কলম দিয়ে তালপাতায় মায়ের এঁকে দেওয়া অ আ ক খ-এর ওপর দিয়ে ঘোরানো আর উচ্চৈঃস্বরে পড়ে মাকে শোনানোর মধ্য দিয়ে শুরু হয়েছিল আমার পাঠ্যজীবন। এরপর কাদামাটির পথ পার হয়ে হিন্দুপাড়ার বটগাছতলায় চারদিকে দোচালা একখানা টিনের ঘরের পাঠশালা, পণ্ডিত মশাইয়ের আশফল গাছের চিকন লাঠি ছিল তখনকার জীবনের সবচেয়ে বড় আতঙ্ক। এক ধামা মুড়ি, এক সের গুড় আর এক টাকার একটা মুদ্রা দিয়ে পণ্ডিত মশাইয়ের পাঠশালার পাঠ শেষ হয়েছিল। এর পরে প্রাইমারি স্কুল, হাইস্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় শেষ করে ১৯৭৪ সালে শুরু হলো চলচ্চিত্র জীবন। তখনো গোপালগঞ্জ প্রায় তেমনই ছিল। তখনো বাড়ি থেকে ঢাকায় আসতে বা যেতে লাগত ২০ থেকে ২২ ঘণ্টা। সেই কাশিয়ানী থানার একেবারে গ্রাম্য পরিবেশে বিল এলাকার মধ্যে প্রতিষ্ঠিত রামদিয়া কলেজে বিকম পর্যন্ত লেখাপড়া করেছিলাম। একেবারে গ্রাম্য পরিবেশে বাল্য, কৈশোর, যৌবনেরও অনেক সময় পার করে সিনেমায় পরিচালক হওয়া, তাও ঊনপঞ্চাশটা পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র নির্মাণ, দেড় শতাধিক চলচ্চিত্রে অভিনয়, আর এসবের স্বীকৃতিস্বরূপ অনেক জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পুরস্কার। সত্যিই এসব ভাবতেও এখন আনন্দ হয়। ভাবতে আনন্দ হয় আমার চিকিৎসার জন্য দেশের মাননীয় সরকারপ্রধানের আর্থিক সহায়তা পেয়েছি। ভাবতে আনন্দ লাগে যেখানে যাই সেখানেই সেলফি তোলার হিড়িক। আনন্দ পাই দেশ-বিদেশের যেখানেই যাই সেখানেই বাংলাদেশের মানুষের ভালোবাসা দেখে।

এর মধ্যেই আবার মনে পড়ে যায় ক্লাস ফোরে পড়াকালে স্কুলের আবৃত্তি প্রতিযোগিতায় স্টেজে উঠে কবিতার অর্ধেকে এসে বাকি অংশ ভুলে গিয়ে গলার স্বর বন্ধ হয়ে গিয়েছিল যে কাজী হায়াতের অন্য ছাত্ররা সেই কিশোর কাজী হায়াতের অবস্থা দেখে যখন হাসাহাসি করছিল, তখন কাজী হায়াৎ লজ্জায় কাঁদতে কাঁদতে স্টেজ থেকে নেমে গিয়েছিল। কাজী হায়াতের আর ইচ্ছা হচ্ছিল না বাড়ি ফিরে যেতে। স্কুল থেকে বাড়ি যাওয়ার পথে খেলার মাঠের বিরাট বটগাছটার শিকড়ের মধ্যে লুকিয়ে কেঁদেছিল অনেক। কাজী হায়াতের বার বার মনে হচ্ছিল ওই শিকড় গলায় পেঁচিয়ে বটগাছের ডালে ঝুলে মরে যাই। মা-বাবা, বোনদের কথা মনে হচ্ছিল অনেক। মনে হচ্ছিল তারা তো জানবে না কেন আমি মরে গেলাম। ভাবতে ভাবতে একসময় কান্না থেমে গেল। চোখের পানি শুকিয়ে গেল। মনের মধ্যে তৈরি হলো এক দারুণ জিদ। সবাই পারলে আমি কেন পারব না। আর এর ফলেই বোধ হয় পরবর্তী বছর ক্লাস ফাইভের আবৃত্তি প্রতিযোগিতায় প্রথম হয়েছিলাম।

মনে পড়ে জীবনের প্রথম ছবি ‘দি ফাদার’ তৈরির সময় পেছন থেকে আমার অনেক শ্রদ্ধেয় চিত্র পরিচালক ও চলচ্চিত্রকর্মী অনেক কটূক্তি করেছেন। ‘কোত্থেকে এক আমেরিকান ধরে এনে ওর থেকে টাকা-পয়সা লুটে খাচ্ছে আর সিনেমার নামে হচ্ছে ফাইজলামি। এ ছেলেরাই আমাদের চলচ্চিত্রের বদনাম করে। এরা চলচ্চিত্রের কলঙ্ক।’ যতই এসব কথা শুনেছি, ততই নিজের মধ্যে জিদ তৈরি হয়েছে, মনে হয়েছে আমি সব মিথ্যা প্রমাণিত করে ছবিটি শেষ করব এবং ওদের আমি দেখিয়ে দেব আমি লুটেরা নই, আমি চলচ্চিত্র নির্মাতা। আজ হয়তো সবাই স্বীকার করবেন। ঊনপঞ্চাশটি ছবি তৈরি করলেও সেই ‘দি ফাদার’ই আমার প্রথম পরিচয়, আমার গর্ব। ‘দি ফাদার’ই আমাকে এনে দিয়েছিল সুনাম, মর্যাদা, জনপ্রিয়তা। এই ‘দি ফাদার’ নিয়ে একটি দুঃখের কথা মনে পড়ে। আমার এই ছবিটির বিজ্ঞাপনের জন্য যখন বাংলাদেশ বেতারে কমার্শিয়াল বিভাগে কণ্ঠশিল্পী মাজহারুল ইসলাম পনের মিনিটের রেডিও প্রোগ্রামের লেখা পাস করাতে গিয়েছিলেন ওই বিভাগের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার কাছে, তখন তিনি প্রোগ্রামের কাগজটা ধরে টেবিল থেকে ছুড়ে ফেলে দিয়েছিলেন নিচে। মাজহার সাহেবকে বলেছিলেন, ‘এই ছবির কোনো কিছু আর আমার সামনে আনবেন না।’ মাজহার সাহেব চিরকালই অতি বিনয়ী একজন মানুষ। বিনয়ের সুরে তিনি কর্মকর্তাকে জিজ্ঞাসা করেছিলেন, ‘ছবিটির অপরাধ কী স্যার?’ ‘এটা সিআইএর টাকার ছবি। আমরা এসব প্রশ্রয় দিতে পারি না।’ মাজহার সাহেব দুঃখের সঙ্গে আমাকে এসে বললেন, ‘আপনার বিজ্ঞাপন প্রচার হবে না।’ কী কারণে তা জানার পর আমি হো হো করে হেসেছিলাম। ‘দি ফাদার’ ছবিতে যে আমেরিকান নাম ভূমিকায় অভিনয় করেছিল তার নাম ছিল জন নেপিয়ার অ্যাডামস্। কখনো একটি টাকাও সে আমাকে অথবা ছবির প্রযোজককে দেয়নি। তখনকার এ্যামিকো ল্যাবরেটরিজের মালিক আজকের আহমেদ ফুডসের মালিক আহমেদ সাহেব আর তারই একজন আত্মীয় ইসলাম সাহেব এই ছবি প্রযোজনা করেছিলেন। তাদের মূল ব্যবসা ছিল ভিন্ন। তাদের সামান্য পুঁজি বিনিয়োগ ছিল এই ছবিতে। আমি খেয়ে না খেয়ে ছবিটি তৈরি করেছিলাম। বাংলাদেশ বেতারের কর্মকর্তার উক্তি শুনে অনেক দুঃখ পেয়েছিলাম। পরে আরও দুঃখ পেয়েছি আমার নির্মিত অনেক ছবির সেন্সর শোর পরে সেন্সর সদস্যরা বের হয়েই যখন ছবিটি সম্পর্কে বলেছেন ছবিটি ব্যান্ড করা হয়েছে। দুঃখ পেয়েছি আমি। কিন্তু থমকে যাইনি কখনো। বরং অনেক উৎসাহ-উদ্দীপনা নিয়ে ছবিগুলো সেন্সর বোর্ড থেকে ছাড়ানোর জন্য যুদ্ধ করেছি। সেই যুদ্ধে যতটা কষ্ট ছিল তার চেয়ে বেশি ছিল আনন্দ। মুক্তিযুদ্ধের পটভূমিকায় নির্মিত ‘সিপাহী’ ছবি ব্যান্ড করে দেওয়ার পর আপিল বোর্ড থেকে কোনো কাটিং ছাড়া যখন ছবিটি ছেড়ে দেওয়া হলো তথ্য মন্ত্রণালয়ের তৎকালীন সচিবের সরাসরি হস্তক্ষেপে আবার সেই ছবি ব্যান্ড হয়ে গেল। তথ্য সচিব নিজের রুমে ডেকে নিয়ে যেভাবে শাসিয়েছিলেন তাতেও কখনো সাহস হারাইনি। ভাবিনি কখনো চলচ্চিত্র ছেড়ে চলে যেতে হবে। একবার জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারের নিয়মবহির্ভূত কর্মকাণ্ডের জন্য ঘরে থাকা একটা পুরস্কারের গলায় ঝাড়ু আর ছেঁড়া জুতা ঝুলিয়ে সেই পুরস্কারকে বাঁশের মাথায় বেঁধে সপরিবারে প্রেস ক্লাবের সামনে যখন বাঁশটাকে পুঁতে দিয়েছিলাম, প্রেসের অনেকেই আমাকে জিজ্ঞাসা করেছিলেন কেন এই প্রতিবাদ? প্রমাণসহ বলেছিলাম জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার নিয়ে নিয়মবহির্ভূত কর্মকাণ্ড হচ্ছে। পর দিন খবরের কাগজের প্রথম পৃষ্ঠায় আমার ছবি দেখে মনে হয়েছিল আমি ন্যাশনাল হিরো। আমি সঠিক প্রতিবাদ করেছি। তখন ভয় পাইনি। সাহসও ছিল অনেক।

কিন্তু আজ জীবনের শেষ প্রান্তে এসে চলচ্চিত্রের কোন্দল, বিভাজন, প্রতিহিংসা, প্রতিঘাত দেখে কারওয়ান বাজারের কুল বরইয়ের দোকানদারের কথা শুনে, চিকিৎসায় মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সহযোগিতা পেয়ে যতটা আনন্দিত হচ্ছি, তার চেয়ে বেশি মনে হচ্ছে ক্লাস ফোরে পড়া কাজী হায়াৎ আবৃত্তি করতে ব্যর্থ হয়ে যেমন লুকিয়েছিল বটগাছের শিকড়ের মধ্যে, তার মনের মধ্যে যেমন মনে হয়েছিল চলে যাই পৃথিবী থেকে, আজ এত আনন্দের মধ্যেও চলচ্চিত্রের সামান্য কিছু স্বার্থান্বেষী দুষ্ট মানুষের জন্য মনে হচ্ছে আর যুদ্ধ নয়। আর অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ নয়। আর কারোর সঙ্গে বিবাদ নয়। সবাইকে বলে দিই চলচ্চিত্র ছিল আমার জীবন, চলচ্চিত্র ছিল আমার ভাবনা, চলচ্চিত্র ছিল আমার প্রাণ। এই চলচ্চিত্র আমাকে অনেক দিয়েছে। অনেক পেয়েছি। তবুও আপনারা যারা চলচ্চিত্রের মানুষ তারা যদি পারেন পরশ্রীকাতরতা, হিংসা, প্রতিহিংসা ভুলে ভালো থাকবেন। আমার অনেক হয়েছে। এবার হয়তো বিদায় বন্ধু, বিদায়।

 লেখক : চলচ্চিত্র পরিচালক।

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

৫১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

৫৩ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে
শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম
চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পকলায় ভাসানে উজান
শিল্পকলায় ভাসানে উজান

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন

সম্পাদকীয়

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের
দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর
রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর

খবর

শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান

সম্পাদকীয়

বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

সম্পাদকীয়