শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৪ ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ আপডেট:

বিদায় বন্ধু বিদায়

কাজী হায়াৎ
প্রিন্ট ভার্সন
বিদায় বন্ধু বিদায়

৯ জানুয়ারি সন্ধ্যায় কারওয়ান বাজারে দাঁড়িয়ে ছিলাম গাড়ির অপেক্ষায়। পাশেই কয়েকটা ফলের দোকান। কেনার জন্য নয়, দাম জানার জন্য একটা পেয়ারার দোকানদারকে জিজ্ঞাসা করলাম কত করে কেজি? বলল ১২০ টাকা। উত্তরে বললাম, এগুলো পাড়ায়-মহল্লায় ঝুড়িতে করে যারা বিক্রি করে তারাও তো ১২০ টাকা করে বিক্রি করছে। তাহলে আর কারওয়ান বাজার কেন? বলল, যদি নেন তাহলে কিছু কম নেব স্যার। বুঝতে পারলাম কিনলে হয়তো ১০০ টাকা করে কেজি কিনতে পারতাম। পাশে ছিল একটা কুল বরইয়ের দোকান। তাকে জিজ্ঞাসা করলাম কত করে কেজি? ‘বাগেরহাটের খাঁটি নারকেলি কুল, নিয়ে যান স্যার এক কেজি মাত্র ১০০ টাকা।’ আমি কিছু না বলতেই পাশের আরেকজন কুলের দোকানদার বলল, ‘স্যার! আমার দোকানে আসেন।’ তার দোকানের সামনে এসে দাঁড়াতেই বলল, ‘আমার কুলগুলোর দিকে তাকিয়ে দেখেন স্যার ভালো কিনা বলেন।’ একটু ভালো ছিল বলেই বললাম, হ্যাঁ কিছুটা ভালো। ‘মাত্র ৫০ টাকা কেজি স্যার।’ মাত্র ৫০ টাকা! ‘হ্যাঁ স্যার, শুধু আপনার জন্য।’ ফরমালিন দেওয়া নয় তো? ‘তাহলে আপনাকে ডেকে আনতাম না। আমি ৫০ টাকা করেই কিনে এনেছি। আপনাকে ঠকাব না স্যার। আপনার কাছ থেকে একটা পয়সাও লাভ করতে চাই না।’ এ কথা বলার সময় দোকানদারের চোখেমুখে ছিল সারল্য। নেওয়ার ইচ্ছা না থাকা সত্ত্বেও ওকে বললাম, দাও এক কেজি, বেছে ভালোগুলো দিও। ‘বলতে হবে না স্যার’— বলেই সে বেছে বেছে ভালো কুলগুলো একটা কাগজের ঠোঙ্গায় তুলছিল। এ কাজের মধ্যে আস্তে আস্তে করে সে বলছিল, ‘বিলুপ্ত হতে চলেছে আবেগ তৈরির কারখানা।’ এটা ছিল ৫ জানুয়ারির বাংলাদেশ প্রতিদিনের খোলা কলামে প্রকাশিত আমার একটা লেখার শিরোনাম। ওর মুখে এ শিরোনাম শুনে অবাক হলাম। ব্যাপার কী? তুমি কি খবরের কাগজ পড়? ‘পড়ি স্যার।’ ভিতরের পাতার ওই বড় লেখাগুলো পড়? ‘আপনার ছবি দেখলে পড়ি স্যার। আগে সিনেমার পোস্টারে আপনার নাম থাকলেই সিনেমা দেখতাম, এখন তো সিনেমা বানান না, লেখালেখি শুরু করছেন। এখানেও আপনার ছবি দেখলে পড়ি।’ লেখাটা কেমন লেগেছিল? ‘স্যার খুব ভালো। চট্টগ্রামের মিম নামের নয় বছরের বাচ্চা মেয়েটার কথা যে লিখছেন, তারে আটজন ধর্ষণ কইরা মাইরা ফেলছে। ওইটুক পইড়া চোখে পানি আইছিল স্যার।’ ইতিমধ্যে ওর কুল ওজন করা শেষ হয়েছে। পোঁটলাটা আমার হাতে দিতেই আমি ওকে ৫০টি টাকা দিলাম। ‘স্যার! খুব গরিব মানুষ বইলাই টাকাটা নিলাম, তা না অইলে নিতাম না।’ আমার আর বেশি সময় ওখানে দাঁড়াতে ইচ্ছা হলো না। তাই ওকে বললাম, তুমি খবরের কাগজের ওই পাতা পড়ো। ভালো থেকো। বলে চলে যাচ্ছিলাম। ও পেছন থেকে ডাক দিল। ‘স্যার! একটা কথা জিজ্ঞাস করব?’ কর। ‘এই যে এত সিনেমা বানাইলেন, তারপর এখন লেখেন। যার মধ্যে থাকে অনেক উপদেশ, ভালো ভালো কথা। সারা জীবন তো এ কাজই করে গেলেন। দেশের কি কিছু ভালো করতে পারছেন স্যার?’ দেশের ভালো করার দায়িত্ব তো আমার ওপর ছিল না। যারা দেশ চালায় তাদের ওপরই দেশের ভালো করার দায়িত্ব, তার পরও কথা আছে। দেশের ভালো করার দায়িত্ব কারোর একার নয়। দায়িত্ব তোমারও আছে, আমারও আছে। আমি কী করতে পেরেছি তা আমি জানি না। তবে কিছু একটা করতে পেরেছি। ‘কী স্যার?’ ওই যে একটু আগে বললে তোমার চোখে পানি আইছিল। আগে ছবি দেখিয়ে অনেক দর্শককে কাঁদিয়েছি, তাতে হয়তো অনেক মানুষের আবেগ জাগ্রত করতে পেরেছি। হয়তো অনেক মানুষের চারিত্রিক পরিবর্তন করতে পেরেছি। এর বেশি আর কিছু করার ক্ষমতা আমার ছিল না বাবা। আসি।

ঘটনাটির পরে গাড়িতে উঠলাম। চিন্তায় ফিরে গেলাম অনেক দূরে। আমার পৃথিবীর প্রথম দিকে। তখনকার গোপালগঞ্জ মহকুমার কাশিয়ানী থানার মধুমতির পাড়ে এক অজগ্রামে আমার জন্ম। যে মহকুমার মধ্যে পাঁচ-ছয় মাইল রেললাইন ছাড়া গোপালগঞ্জ শহরটা বাদ দিয়ে ১০ ফুট পাকা রাস্তাও ছিল না বিশাল সেই জনপদে। এমন জায়গায় জন্ম নিয়ে মনে পড়ে আমার প্রথম অক্ষরজ্ঞান শুরু হয়েছিল কীভাবে। যে সত্য ঘটনার কথা বলব আজকের প্রজন্মের মানুষ তা অনেকেই কল্পনায়ও আনতে পারবে না। তালপাতা সিদ্ধ করে তা আবার রোদে শুকিয়ে লোহার পেরেক দিয়ে সেই তালপাতায় অ আ ক খ এঁকে দিয়েছিলেন মা। লোহার কড়াইয়ের কালি ঝিনুক দিয়ে তুলে নিয়ে তা একটি মাটির দোয়াতে গুলে লেখার কালি বানিয়ে বাঁশের কঞ্চির কলম দিয়ে তালপাতায় মায়ের এঁকে দেওয়া অ আ ক খ-এর ওপর দিয়ে ঘোরানো আর উচ্চৈঃস্বরে পড়ে মাকে শোনানোর মধ্য দিয়ে শুরু হয়েছিল আমার পাঠ্যজীবন। এরপর কাদামাটির পথ পার হয়ে হিন্দুপাড়ার বটগাছতলায় চারদিকে দোচালা একখানা টিনের ঘরের পাঠশালা, পণ্ডিত মশাইয়ের আশফল গাছের চিকন লাঠি ছিল তখনকার জীবনের সবচেয়ে বড় আতঙ্ক। এক ধামা মুড়ি, এক সের গুড় আর এক টাকার একটা মুদ্রা দিয়ে পণ্ডিত মশাইয়ের পাঠশালার পাঠ শেষ হয়েছিল। এর পরে প্রাইমারি স্কুল, হাইস্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় শেষ করে ১৯৭৪ সালে শুরু হলো চলচ্চিত্র জীবন। তখনো গোপালগঞ্জ প্রায় তেমনই ছিল। তখনো বাড়ি থেকে ঢাকায় আসতে বা যেতে লাগত ২০ থেকে ২২ ঘণ্টা। সেই কাশিয়ানী থানার একেবারে গ্রাম্য পরিবেশে বিল এলাকার মধ্যে প্রতিষ্ঠিত রামদিয়া কলেজে বিকম পর্যন্ত লেখাপড়া করেছিলাম। একেবারে গ্রাম্য পরিবেশে বাল্য, কৈশোর, যৌবনেরও অনেক সময় পার করে সিনেমায় পরিচালক হওয়া, তাও ঊনপঞ্চাশটা পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র নির্মাণ, দেড় শতাধিক চলচ্চিত্রে অভিনয়, আর এসবের স্বীকৃতিস্বরূপ অনেক জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পুরস্কার। সত্যিই এসব ভাবতেও এখন আনন্দ হয়। ভাবতে আনন্দ হয় আমার চিকিৎসার জন্য দেশের মাননীয় সরকারপ্রধানের আর্থিক সহায়তা পেয়েছি। ভাবতে আনন্দ লাগে যেখানে যাই সেখানেই সেলফি তোলার হিড়িক। আনন্দ পাই দেশ-বিদেশের যেখানেই যাই সেখানেই বাংলাদেশের মানুষের ভালোবাসা দেখে।

এর মধ্যেই আবার মনে পড়ে যায় ক্লাস ফোরে পড়াকালে স্কুলের আবৃত্তি প্রতিযোগিতায় স্টেজে উঠে কবিতার অর্ধেকে এসে বাকি অংশ ভুলে গিয়ে গলার স্বর বন্ধ হয়ে গিয়েছিল যে কাজী হায়াতের অন্য ছাত্ররা সেই কিশোর কাজী হায়াতের অবস্থা দেখে যখন হাসাহাসি করছিল, তখন কাজী হায়াৎ লজ্জায় কাঁদতে কাঁদতে স্টেজ থেকে নেমে গিয়েছিল। কাজী হায়াতের আর ইচ্ছা হচ্ছিল না বাড়ি ফিরে যেতে। স্কুল থেকে বাড়ি যাওয়ার পথে খেলার মাঠের বিরাট বটগাছটার শিকড়ের মধ্যে লুকিয়ে কেঁদেছিল অনেক। কাজী হায়াতের বার বার মনে হচ্ছিল ওই শিকড় গলায় পেঁচিয়ে বটগাছের ডালে ঝুলে মরে যাই। মা-বাবা, বোনদের কথা মনে হচ্ছিল অনেক। মনে হচ্ছিল তারা তো জানবে না কেন আমি মরে গেলাম। ভাবতে ভাবতে একসময় কান্না থেমে গেল। চোখের পানি শুকিয়ে গেল। মনের মধ্যে তৈরি হলো এক দারুণ জিদ। সবাই পারলে আমি কেন পারব না। আর এর ফলেই বোধ হয় পরবর্তী বছর ক্লাস ফাইভের আবৃত্তি প্রতিযোগিতায় প্রথম হয়েছিলাম।

মনে পড়ে জীবনের প্রথম ছবি ‘দি ফাদার’ তৈরির সময় পেছন থেকে আমার অনেক শ্রদ্ধেয় চিত্র পরিচালক ও চলচ্চিত্রকর্মী অনেক কটূক্তি করেছেন। ‘কোত্থেকে এক আমেরিকান ধরে এনে ওর থেকে টাকা-পয়সা লুটে খাচ্ছে আর সিনেমার নামে হচ্ছে ফাইজলামি। এ ছেলেরাই আমাদের চলচ্চিত্রের বদনাম করে। এরা চলচ্চিত্রের কলঙ্ক।’ যতই এসব কথা শুনেছি, ততই নিজের মধ্যে জিদ তৈরি হয়েছে, মনে হয়েছে আমি সব মিথ্যা প্রমাণিত করে ছবিটি শেষ করব এবং ওদের আমি দেখিয়ে দেব আমি লুটেরা নই, আমি চলচ্চিত্র নির্মাতা। আজ হয়তো সবাই স্বীকার করবেন। ঊনপঞ্চাশটি ছবি তৈরি করলেও সেই ‘দি ফাদার’ই আমার প্রথম পরিচয়, আমার গর্ব। ‘দি ফাদার’ই আমাকে এনে দিয়েছিল সুনাম, মর্যাদা, জনপ্রিয়তা। এই ‘দি ফাদার’ নিয়ে একটি দুঃখের কথা মনে পড়ে। আমার এই ছবিটির বিজ্ঞাপনের জন্য যখন বাংলাদেশ বেতারে কমার্শিয়াল বিভাগে কণ্ঠশিল্পী মাজহারুল ইসলাম পনের মিনিটের রেডিও প্রোগ্রামের লেখা পাস করাতে গিয়েছিলেন ওই বিভাগের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার কাছে, তখন তিনি প্রোগ্রামের কাগজটা ধরে টেবিল থেকে ছুড়ে ফেলে দিয়েছিলেন নিচে। মাজহার সাহেবকে বলেছিলেন, ‘এই ছবির কোনো কিছু আর আমার সামনে আনবেন না।’ মাজহার সাহেব চিরকালই অতি বিনয়ী একজন মানুষ। বিনয়ের সুরে তিনি কর্মকর্তাকে জিজ্ঞাসা করেছিলেন, ‘ছবিটির অপরাধ কী স্যার?’ ‘এটা সিআইএর টাকার ছবি। আমরা এসব প্রশ্রয় দিতে পারি না।’ মাজহার সাহেব দুঃখের সঙ্গে আমাকে এসে বললেন, ‘আপনার বিজ্ঞাপন প্রচার হবে না।’ কী কারণে তা জানার পর আমি হো হো করে হেসেছিলাম। ‘দি ফাদার’ ছবিতে যে আমেরিকান নাম ভূমিকায় অভিনয় করেছিল তার নাম ছিল জন নেপিয়ার অ্যাডামস্। কখনো একটি টাকাও সে আমাকে অথবা ছবির প্রযোজককে দেয়নি। তখনকার এ্যামিকো ল্যাবরেটরিজের মালিক আজকের আহমেদ ফুডসের মালিক আহমেদ সাহেব আর তারই একজন আত্মীয় ইসলাম সাহেব এই ছবি প্রযোজনা করেছিলেন। তাদের মূল ব্যবসা ছিল ভিন্ন। তাদের সামান্য পুঁজি বিনিয়োগ ছিল এই ছবিতে। আমি খেয়ে না খেয়ে ছবিটি তৈরি করেছিলাম। বাংলাদেশ বেতারের কর্মকর্তার উক্তি শুনে অনেক দুঃখ পেয়েছিলাম। পরে আরও দুঃখ পেয়েছি আমার নির্মিত অনেক ছবির সেন্সর শোর পরে সেন্সর সদস্যরা বের হয়েই যখন ছবিটি সম্পর্কে বলেছেন ছবিটি ব্যান্ড করা হয়েছে। দুঃখ পেয়েছি আমি। কিন্তু থমকে যাইনি কখনো। বরং অনেক উৎসাহ-উদ্দীপনা নিয়ে ছবিগুলো সেন্সর বোর্ড থেকে ছাড়ানোর জন্য যুদ্ধ করেছি। সেই যুদ্ধে যতটা কষ্ট ছিল তার চেয়ে বেশি ছিল আনন্দ। মুক্তিযুদ্ধের পটভূমিকায় নির্মিত ‘সিপাহী’ ছবি ব্যান্ড করে দেওয়ার পর আপিল বোর্ড থেকে কোনো কাটিং ছাড়া যখন ছবিটি ছেড়ে দেওয়া হলো তথ্য মন্ত্রণালয়ের তৎকালীন সচিবের সরাসরি হস্তক্ষেপে আবার সেই ছবি ব্যান্ড হয়ে গেল। তথ্য সচিব নিজের রুমে ডেকে নিয়ে যেভাবে শাসিয়েছিলেন তাতেও কখনো সাহস হারাইনি। ভাবিনি কখনো চলচ্চিত্র ছেড়ে চলে যেতে হবে। একবার জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারের নিয়মবহির্ভূত কর্মকাণ্ডের জন্য ঘরে থাকা একটা পুরস্কারের গলায় ঝাড়ু আর ছেঁড়া জুতা ঝুলিয়ে সেই পুরস্কারকে বাঁশের মাথায় বেঁধে সপরিবারে প্রেস ক্লাবের সামনে যখন বাঁশটাকে পুঁতে দিয়েছিলাম, প্রেসের অনেকেই আমাকে জিজ্ঞাসা করেছিলেন কেন এই প্রতিবাদ? প্রমাণসহ বলেছিলাম জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার নিয়ে নিয়মবহির্ভূত কর্মকাণ্ড হচ্ছে। পর দিন খবরের কাগজের প্রথম পৃষ্ঠায় আমার ছবি দেখে মনে হয়েছিল আমি ন্যাশনাল হিরো। আমি সঠিক প্রতিবাদ করেছি। তখন ভয় পাইনি। সাহসও ছিল অনেক।

কিন্তু আজ জীবনের শেষ প্রান্তে এসে চলচ্চিত্রের কোন্দল, বিভাজন, প্রতিহিংসা, প্রতিঘাত দেখে কারওয়ান বাজারের কুল বরইয়ের দোকানদারের কথা শুনে, চিকিৎসায় মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সহযোগিতা পেয়ে যতটা আনন্দিত হচ্ছি, তার চেয়ে বেশি মনে হচ্ছে ক্লাস ফোরে পড়া কাজী হায়াৎ আবৃত্তি করতে ব্যর্থ হয়ে যেমন লুকিয়েছিল বটগাছের শিকড়ের মধ্যে, তার মনের মধ্যে যেমন মনে হয়েছিল চলে যাই পৃথিবী থেকে, আজ এত আনন্দের মধ্যেও চলচ্চিত্রের সামান্য কিছু স্বার্থান্বেষী দুষ্ট মানুষের জন্য মনে হচ্ছে আর যুদ্ধ নয়। আর অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ নয়। আর কারোর সঙ্গে বিবাদ নয়। সবাইকে বলে দিই চলচ্চিত্র ছিল আমার জীবন, চলচ্চিত্র ছিল আমার ভাবনা, চলচ্চিত্র ছিল আমার প্রাণ। এই চলচ্চিত্র আমাকে অনেক দিয়েছে। অনেক পেয়েছি। তবুও আপনারা যারা চলচ্চিত্রের মানুষ তারা যদি পারেন পরশ্রীকাতরতা, হিংসা, প্রতিহিংসা ভুলে ভালো থাকবেন। আমার অনেক হয়েছে। এবার হয়তো বিদায় বন্ধু, বিদায়।

 লেখক : চলচ্চিত্র পরিচালক।

এই বিভাগের আরও খবর
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
সর্বশেষ খবর
রূপগঞ্জে শুরু হলো তিন দিনব্যাপী আইন শিক্ষার্থীদের বুট ক্যাম্প
রূপগঞ্জে শুরু হলো তিন দিনব্যাপী আইন শিক্ষার্থীদের বুট ক্যাম্প

এই মাত্র | ক্যাম্পাস

ফ্লোরিডায় তিন খুনের দায়ে এক ব্যক্তির মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
ফ্লোরিডায় তিন খুনের দায়ে এক ব্যক্তির মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

২১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুযোগ পেলে সবসময় সেরাটা দিতে প্রস্তুত: নাসুম
সুযোগ পেলে সবসময় সেরাটা দিতে প্রস্তুত: নাসুম

২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে তিন শতাধিক মানুষ পেল চিকিৎসা ও ওষুধ
চট্টগ্রামে তিন শতাধিক মানুষ পেল চিকিৎসা ও ওষুধ

৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইভ্যালির রাসেল-শামীমার ৩ বছরের কারাদণ্ড
ইভ্যালির রাসেল-শামীমার ৩ বছরের কারাদণ্ড

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতির কথা বলে নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে: সুলতান সালাউদ্দিন টুকু
পিআর পদ্ধতির কথা বলে নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে: সুলতান সালাউদ্দিন টুকু

৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

সুষ্ঠু নির্বাচন নিশ্চিতে নির্বাচন কমিশন সংশ্লিষ্ট দুটি আইন সংশোধনের প্রস্তাব অনুমোদন
সুষ্ঠু নির্বাচন নিশ্চিতে নির্বাচন কমিশন সংশ্লিষ্ট দুটি আইন সংশোধনের প্রস্তাব অনুমোদন

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

টাঙ্গাইলে সড়ক দুর্ঘটনায় হতাহতদের পরিবারের মাঝে অনুদানের চেক বিতরণ
টাঙ্গাইলে সড়ক দুর্ঘটনায় হতাহতদের পরিবারের মাঝে অনুদানের চেক বিতরণ

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাইম আইয়ুব: ব্যাটিংয়ে ছন্দ হারিয়ে, বোলিংয়ে দারুণ ছাপ
সাইম আইয়ুব: ব্যাটিংয়ে ছন্দ হারিয়ে, বোলিংয়ে দারুণ ছাপ

১৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় ভুয়া ৪ পুলিশ সদস্যসহ গ্রেফতার ৬
নওগাঁয় ভুয়া ৪ পুলিশ সদস্যসহ গ্রেফতার ৬

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মান্ধানার রেকর্ডের ম্যাচে অস্ট্রেলিয়ার বড় হার
মান্ধানার রেকর্ডের ম্যাচে অস্ট্রেলিয়ার বড় হার

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রংপুরে দুদকের অভিযানে দুই কর্মকর্তার কোটি টাকার সম্পদ ক্রোক
রংপুরে দুদকের অভিযানে দুই কর্মকর্তার কোটি টাকার সম্পদ ক্রোক

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে আগরতলায় গেল ১,১৯২ কেজি ইলিশ
আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে আগরতলায় গেল ১,১৯২ কেজি ইলিশ

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ওয়েস্ট ইন্ডিজ দলে ডাক পেলেন যুক্তরাষ্ট্রের অলরাউন্ডার
ওয়েস্ট ইন্ডিজ দলে ডাক পেলেন যুক্তরাষ্ট্রের অলরাউন্ডার

৩৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তেঁতুলিয়ায় পানিবন্দি ২০ পরিবারের জলাবদ্ধতা নিরসনে বিএনপির উদ্যোগ
তেঁতুলিয়ায় পানিবন্দি ২০ পরিবারের জলাবদ্ধতা নিরসনে বিএনপির উদ্যোগ

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্র যাচ্ছেন সিরিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী
যুক্তরাষ্ট্র যাচ্ছেন সিরিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশ-বিদেশে ভ্রমণের নানা অফার নিয়ে আইসিসিবিতে পর্যটন মেলা শুরু
দেশ-বিদেশে ভ্রমণের নানা অফার নিয়ে আইসিসিবিতে পর্যটন মেলা শুরু

৪৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

চট্টগ্রামের সড়ক যেন মৃত্যুকূপ, ছয় মাসে নিহত আড়াইশো
চট্টগ্রামের সড়ক যেন মৃত্যুকূপ, ছয় মাসে নিহত আড়াইশো

৪৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হবিগঞ্জে হাসপাতাল সিলগালা ও জরিমানা
হবিগঞ্জে হাসপাতাল সিলগালা ও জরিমানা

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যমত কমিশনের সিদ্ধান্তের আইনি বৈধতা চান এটিএম আজহারুল
ঐক্যমত কমিশনের সিদ্ধান্তের আইনি বৈধতা চান এটিএম আজহারুল

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় চ্যাম্পিয়নশীপ ফুটবলে টাঙ্গাইলকে ৪-১ গোলে হারাল নেত্রকোনা
জাতীয় চ্যাম্পিয়নশীপ ফুটবলে টাঙ্গাইলকে ৪-১ গোলে হারাল নেত্রকোনা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়া সীমান্তে ফের উত্তেজনা, আহত ২৩
থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়া সীমান্তে ফের উত্তেজনা, আহত ২৩

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৬ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৬৪৭
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৬ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৬৪৭

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

সাবেক ভূমিমন্ত্রীর অর্থপাচারের দুই ‘মাস্টারমাইন্ড’ গ্রেফতার
সাবেক ভূমিমন্ত্রীর অর্থপাচারের দুই ‘মাস্টারমাইন্ড’ গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাঙামাটি লিগ্যাল এইডে সমাধান হবে ৮ মামলা
রাঙামাটি লিগ্যাল এইডে সমাধান হবে ৮ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে নিখোঁজের তিন দিন পর লাশ উদ্ধার
পানিতে ডুবে নিখোঁজের তিন দিন পর লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে ২২৪ মন্ডপে দুর্গাপূজা
নারায়ণগঞ্জে ২২৪ মন্ডপে দুর্গাপূজা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্যান্সার আক্রান্ত হয়েছেন ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো
ক্যান্সার আক্রান্ত হয়েছেন ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর
জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল
আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি
চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন