শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৪ ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ আপডেট:

বিদায় বন্ধু বিদায়

কাজী হায়াৎ
প্রিন্ট ভার্সন
বিদায় বন্ধু বিদায়

৯ জানুয়ারি সন্ধ্যায় কারওয়ান বাজারে দাঁড়িয়ে ছিলাম গাড়ির অপেক্ষায়। পাশেই কয়েকটা ফলের দোকান। কেনার জন্য নয়, দাম জানার জন্য একটা পেয়ারার দোকানদারকে জিজ্ঞাসা করলাম কত করে কেজি? বলল ১২০ টাকা। উত্তরে বললাম, এগুলো পাড়ায়-মহল্লায় ঝুড়িতে করে যারা বিক্রি করে তারাও তো ১২০ টাকা করে বিক্রি করছে। তাহলে আর কারওয়ান বাজার কেন? বলল, যদি নেন তাহলে কিছু কম নেব স্যার। বুঝতে পারলাম কিনলে হয়তো ১০০ টাকা করে কেজি কিনতে পারতাম। পাশে ছিল একটা কুল বরইয়ের দোকান। তাকে জিজ্ঞাসা করলাম কত করে কেজি? ‘বাগেরহাটের খাঁটি নারকেলি কুল, নিয়ে যান স্যার এক কেজি মাত্র ১০০ টাকা।’ আমি কিছু না বলতেই পাশের আরেকজন কুলের দোকানদার বলল, ‘স্যার! আমার দোকানে আসেন।’ তার দোকানের সামনে এসে দাঁড়াতেই বলল, ‘আমার কুলগুলোর দিকে তাকিয়ে দেখেন স্যার ভালো কিনা বলেন।’ একটু ভালো ছিল বলেই বললাম, হ্যাঁ কিছুটা ভালো। ‘মাত্র ৫০ টাকা কেজি স্যার।’ মাত্র ৫০ টাকা! ‘হ্যাঁ স্যার, শুধু আপনার জন্য।’ ফরমালিন দেওয়া নয় তো? ‘তাহলে আপনাকে ডেকে আনতাম না। আমি ৫০ টাকা করেই কিনে এনেছি। আপনাকে ঠকাব না স্যার। আপনার কাছ থেকে একটা পয়সাও লাভ করতে চাই না।’ এ কথা বলার সময় দোকানদারের চোখেমুখে ছিল সারল্য। নেওয়ার ইচ্ছা না থাকা সত্ত্বেও ওকে বললাম, দাও এক কেজি, বেছে ভালোগুলো দিও। ‘বলতে হবে না স্যার’— বলেই সে বেছে বেছে ভালো কুলগুলো একটা কাগজের ঠোঙ্গায় তুলছিল। এ কাজের মধ্যে আস্তে আস্তে করে সে বলছিল, ‘বিলুপ্ত হতে চলেছে আবেগ তৈরির কারখানা।’ এটা ছিল ৫ জানুয়ারির বাংলাদেশ প্রতিদিনের খোলা কলামে প্রকাশিত আমার একটা লেখার শিরোনাম। ওর মুখে এ শিরোনাম শুনে অবাক হলাম। ব্যাপার কী? তুমি কি খবরের কাগজ পড়? ‘পড়ি স্যার।’ ভিতরের পাতার ওই বড় লেখাগুলো পড়? ‘আপনার ছবি দেখলে পড়ি স্যার। আগে সিনেমার পোস্টারে আপনার নাম থাকলেই সিনেমা দেখতাম, এখন তো সিনেমা বানান না, লেখালেখি শুরু করছেন। এখানেও আপনার ছবি দেখলে পড়ি।’ লেখাটা কেমন লেগেছিল? ‘স্যার খুব ভালো। চট্টগ্রামের মিম নামের নয় বছরের বাচ্চা মেয়েটার কথা যে লিখছেন, তারে আটজন ধর্ষণ কইরা মাইরা ফেলছে। ওইটুক পইড়া চোখে পানি আইছিল স্যার।’ ইতিমধ্যে ওর কুল ওজন করা শেষ হয়েছে। পোঁটলাটা আমার হাতে দিতেই আমি ওকে ৫০টি টাকা দিলাম। ‘স্যার! খুব গরিব মানুষ বইলাই টাকাটা নিলাম, তা না অইলে নিতাম না।’ আমার আর বেশি সময় ওখানে দাঁড়াতে ইচ্ছা হলো না। তাই ওকে বললাম, তুমি খবরের কাগজের ওই পাতা পড়ো। ভালো থেকো। বলে চলে যাচ্ছিলাম। ও পেছন থেকে ডাক দিল। ‘স্যার! একটা কথা জিজ্ঞাস করব?’ কর। ‘এই যে এত সিনেমা বানাইলেন, তারপর এখন লেখেন। যার মধ্যে থাকে অনেক উপদেশ, ভালো ভালো কথা। সারা জীবন তো এ কাজই করে গেলেন। দেশের কি কিছু ভালো করতে পারছেন স্যার?’ দেশের ভালো করার দায়িত্ব তো আমার ওপর ছিল না। যারা দেশ চালায় তাদের ওপরই দেশের ভালো করার দায়িত্ব, তার পরও কথা আছে। দেশের ভালো করার দায়িত্ব কারোর একার নয়। দায়িত্ব তোমারও আছে, আমারও আছে। আমি কী করতে পেরেছি তা আমি জানি না। তবে কিছু একটা করতে পেরেছি। ‘কী স্যার?’ ওই যে একটু আগে বললে তোমার চোখে পানি আইছিল। আগে ছবি দেখিয়ে অনেক দর্শককে কাঁদিয়েছি, তাতে হয়তো অনেক মানুষের আবেগ জাগ্রত করতে পেরেছি। হয়তো অনেক মানুষের চারিত্রিক পরিবর্তন করতে পেরেছি। এর বেশি আর কিছু করার ক্ষমতা আমার ছিল না বাবা। আসি।

ঘটনাটির পরে গাড়িতে উঠলাম। চিন্তায় ফিরে গেলাম অনেক দূরে। আমার পৃথিবীর প্রথম দিকে। তখনকার গোপালগঞ্জ মহকুমার কাশিয়ানী থানার মধুমতির পাড়ে এক অজগ্রামে আমার জন্ম। যে মহকুমার মধ্যে পাঁচ-ছয় মাইল রেললাইন ছাড়া গোপালগঞ্জ শহরটা বাদ দিয়ে ১০ ফুট পাকা রাস্তাও ছিল না বিশাল সেই জনপদে। এমন জায়গায় জন্ম নিয়ে মনে পড়ে আমার প্রথম অক্ষরজ্ঞান শুরু হয়েছিল কীভাবে। যে সত্য ঘটনার কথা বলব আজকের প্রজন্মের মানুষ তা অনেকেই কল্পনায়ও আনতে পারবে না। তালপাতা সিদ্ধ করে তা আবার রোদে শুকিয়ে লোহার পেরেক দিয়ে সেই তালপাতায় অ আ ক খ এঁকে দিয়েছিলেন মা। লোহার কড়াইয়ের কালি ঝিনুক দিয়ে তুলে নিয়ে তা একটি মাটির দোয়াতে গুলে লেখার কালি বানিয়ে বাঁশের কঞ্চির কলম দিয়ে তালপাতায় মায়ের এঁকে দেওয়া অ আ ক খ-এর ওপর দিয়ে ঘোরানো আর উচ্চৈঃস্বরে পড়ে মাকে শোনানোর মধ্য দিয়ে শুরু হয়েছিল আমার পাঠ্যজীবন। এরপর কাদামাটির পথ পার হয়ে হিন্দুপাড়ার বটগাছতলায় চারদিকে দোচালা একখানা টিনের ঘরের পাঠশালা, পণ্ডিত মশাইয়ের আশফল গাছের চিকন লাঠি ছিল তখনকার জীবনের সবচেয়ে বড় আতঙ্ক। এক ধামা মুড়ি, এক সের গুড় আর এক টাকার একটা মুদ্রা দিয়ে পণ্ডিত মশাইয়ের পাঠশালার পাঠ শেষ হয়েছিল। এর পরে প্রাইমারি স্কুল, হাইস্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় শেষ করে ১৯৭৪ সালে শুরু হলো চলচ্চিত্র জীবন। তখনো গোপালগঞ্জ প্রায় তেমনই ছিল। তখনো বাড়ি থেকে ঢাকায় আসতে বা যেতে লাগত ২০ থেকে ২২ ঘণ্টা। সেই কাশিয়ানী থানার একেবারে গ্রাম্য পরিবেশে বিল এলাকার মধ্যে প্রতিষ্ঠিত রামদিয়া কলেজে বিকম পর্যন্ত লেখাপড়া করেছিলাম। একেবারে গ্রাম্য পরিবেশে বাল্য, কৈশোর, যৌবনেরও অনেক সময় পার করে সিনেমায় পরিচালক হওয়া, তাও ঊনপঞ্চাশটা পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র নির্মাণ, দেড় শতাধিক চলচ্চিত্রে অভিনয়, আর এসবের স্বীকৃতিস্বরূপ অনেক জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পুরস্কার। সত্যিই এসব ভাবতেও এখন আনন্দ হয়। ভাবতে আনন্দ হয় আমার চিকিৎসার জন্য দেশের মাননীয় সরকারপ্রধানের আর্থিক সহায়তা পেয়েছি। ভাবতে আনন্দ লাগে যেখানে যাই সেখানেই সেলফি তোলার হিড়িক। আনন্দ পাই দেশ-বিদেশের যেখানেই যাই সেখানেই বাংলাদেশের মানুষের ভালোবাসা দেখে।

এর মধ্যেই আবার মনে পড়ে যায় ক্লাস ফোরে পড়াকালে স্কুলের আবৃত্তি প্রতিযোগিতায় স্টেজে উঠে কবিতার অর্ধেকে এসে বাকি অংশ ভুলে গিয়ে গলার স্বর বন্ধ হয়ে গিয়েছিল যে কাজী হায়াতের অন্য ছাত্ররা সেই কিশোর কাজী হায়াতের অবস্থা দেখে যখন হাসাহাসি করছিল, তখন কাজী হায়াৎ লজ্জায় কাঁদতে কাঁদতে স্টেজ থেকে নেমে গিয়েছিল। কাজী হায়াতের আর ইচ্ছা হচ্ছিল না বাড়ি ফিরে যেতে। স্কুল থেকে বাড়ি যাওয়ার পথে খেলার মাঠের বিরাট বটগাছটার শিকড়ের মধ্যে লুকিয়ে কেঁদেছিল অনেক। কাজী হায়াতের বার বার মনে হচ্ছিল ওই শিকড় গলায় পেঁচিয়ে বটগাছের ডালে ঝুলে মরে যাই। মা-বাবা, বোনদের কথা মনে হচ্ছিল অনেক। মনে হচ্ছিল তারা তো জানবে না কেন আমি মরে গেলাম। ভাবতে ভাবতে একসময় কান্না থেমে গেল। চোখের পানি শুকিয়ে গেল। মনের মধ্যে তৈরি হলো এক দারুণ জিদ। সবাই পারলে আমি কেন পারব না। আর এর ফলেই বোধ হয় পরবর্তী বছর ক্লাস ফাইভের আবৃত্তি প্রতিযোগিতায় প্রথম হয়েছিলাম।

মনে পড়ে জীবনের প্রথম ছবি ‘দি ফাদার’ তৈরির সময় পেছন থেকে আমার অনেক শ্রদ্ধেয় চিত্র পরিচালক ও চলচ্চিত্রকর্মী অনেক কটূক্তি করেছেন। ‘কোত্থেকে এক আমেরিকান ধরে এনে ওর থেকে টাকা-পয়সা লুটে খাচ্ছে আর সিনেমার নামে হচ্ছে ফাইজলামি। এ ছেলেরাই আমাদের চলচ্চিত্রের বদনাম করে। এরা চলচ্চিত্রের কলঙ্ক।’ যতই এসব কথা শুনেছি, ততই নিজের মধ্যে জিদ তৈরি হয়েছে, মনে হয়েছে আমি সব মিথ্যা প্রমাণিত করে ছবিটি শেষ করব এবং ওদের আমি দেখিয়ে দেব আমি লুটেরা নই, আমি চলচ্চিত্র নির্মাতা। আজ হয়তো সবাই স্বীকার করবেন। ঊনপঞ্চাশটি ছবি তৈরি করলেও সেই ‘দি ফাদার’ই আমার প্রথম পরিচয়, আমার গর্ব। ‘দি ফাদার’ই আমাকে এনে দিয়েছিল সুনাম, মর্যাদা, জনপ্রিয়তা। এই ‘দি ফাদার’ নিয়ে একটি দুঃখের কথা মনে পড়ে। আমার এই ছবিটির বিজ্ঞাপনের জন্য যখন বাংলাদেশ বেতারে কমার্শিয়াল বিভাগে কণ্ঠশিল্পী মাজহারুল ইসলাম পনের মিনিটের রেডিও প্রোগ্রামের লেখা পাস করাতে গিয়েছিলেন ওই বিভাগের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার কাছে, তখন তিনি প্রোগ্রামের কাগজটা ধরে টেবিল থেকে ছুড়ে ফেলে দিয়েছিলেন নিচে। মাজহার সাহেবকে বলেছিলেন, ‘এই ছবির কোনো কিছু আর আমার সামনে আনবেন না।’ মাজহার সাহেব চিরকালই অতি বিনয়ী একজন মানুষ। বিনয়ের সুরে তিনি কর্মকর্তাকে জিজ্ঞাসা করেছিলেন, ‘ছবিটির অপরাধ কী স্যার?’ ‘এটা সিআইএর টাকার ছবি। আমরা এসব প্রশ্রয় দিতে পারি না।’ মাজহার সাহেব দুঃখের সঙ্গে আমাকে এসে বললেন, ‘আপনার বিজ্ঞাপন প্রচার হবে না।’ কী কারণে তা জানার পর আমি হো হো করে হেসেছিলাম। ‘দি ফাদার’ ছবিতে যে আমেরিকান নাম ভূমিকায় অভিনয় করেছিল তার নাম ছিল জন নেপিয়ার অ্যাডামস্। কখনো একটি টাকাও সে আমাকে অথবা ছবির প্রযোজককে দেয়নি। তখনকার এ্যামিকো ল্যাবরেটরিজের মালিক আজকের আহমেদ ফুডসের মালিক আহমেদ সাহেব আর তারই একজন আত্মীয় ইসলাম সাহেব এই ছবি প্রযোজনা করেছিলেন। তাদের মূল ব্যবসা ছিল ভিন্ন। তাদের সামান্য পুঁজি বিনিয়োগ ছিল এই ছবিতে। আমি খেয়ে না খেয়ে ছবিটি তৈরি করেছিলাম। বাংলাদেশ বেতারের কর্মকর্তার উক্তি শুনে অনেক দুঃখ পেয়েছিলাম। পরে আরও দুঃখ পেয়েছি আমার নির্মিত অনেক ছবির সেন্সর শোর পরে সেন্সর সদস্যরা বের হয়েই যখন ছবিটি সম্পর্কে বলেছেন ছবিটি ব্যান্ড করা হয়েছে। দুঃখ পেয়েছি আমি। কিন্তু থমকে যাইনি কখনো। বরং অনেক উৎসাহ-উদ্দীপনা নিয়ে ছবিগুলো সেন্সর বোর্ড থেকে ছাড়ানোর জন্য যুদ্ধ করেছি। সেই যুদ্ধে যতটা কষ্ট ছিল তার চেয়ে বেশি ছিল আনন্দ। মুক্তিযুদ্ধের পটভূমিকায় নির্মিত ‘সিপাহী’ ছবি ব্যান্ড করে দেওয়ার পর আপিল বোর্ড থেকে কোনো কাটিং ছাড়া যখন ছবিটি ছেড়ে দেওয়া হলো তথ্য মন্ত্রণালয়ের তৎকালীন সচিবের সরাসরি হস্তক্ষেপে আবার সেই ছবি ব্যান্ড হয়ে গেল। তথ্য সচিব নিজের রুমে ডেকে নিয়ে যেভাবে শাসিয়েছিলেন তাতেও কখনো সাহস হারাইনি। ভাবিনি কখনো চলচ্চিত্র ছেড়ে চলে যেতে হবে। একবার জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারের নিয়মবহির্ভূত কর্মকাণ্ডের জন্য ঘরে থাকা একটা পুরস্কারের গলায় ঝাড়ু আর ছেঁড়া জুতা ঝুলিয়ে সেই পুরস্কারকে বাঁশের মাথায় বেঁধে সপরিবারে প্রেস ক্লাবের সামনে যখন বাঁশটাকে পুঁতে দিয়েছিলাম, প্রেসের অনেকেই আমাকে জিজ্ঞাসা করেছিলেন কেন এই প্রতিবাদ? প্রমাণসহ বলেছিলাম জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার নিয়ে নিয়মবহির্ভূত কর্মকাণ্ড হচ্ছে। পর দিন খবরের কাগজের প্রথম পৃষ্ঠায় আমার ছবি দেখে মনে হয়েছিল আমি ন্যাশনাল হিরো। আমি সঠিক প্রতিবাদ করেছি। তখন ভয় পাইনি। সাহসও ছিল অনেক।

কিন্তু আজ জীবনের শেষ প্রান্তে এসে চলচ্চিত্রের কোন্দল, বিভাজন, প্রতিহিংসা, প্রতিঘাত দেখে কারওয়ান বাজারের কুল বরইয়ের দোকানদারের কথা শুনে, চিকিৎসায় মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সহযোগিতা পেয়ে যতটা আনন্দিত হচ্ছি, তার চেয়ে বেশি মনে হচ্ছে ক্লাস ফোরে পড়া কাজী হায়াৎ আবৃত্তি করতে ব্যর্থ হয়ে যেমন লুকিয়েছিল বটগাছের শিকড়ের মধ্যে, তার মনের মধ্যে যেমন মনে হয়েছিল চলে যাই পৃথিবী থেকে, আজ এত আনন্দের মধ্যেও চলচ্চিত্রের সামান্য কিছু স্বার্থান্বেষী দুষ্ট মানুষের জন্য মনে হচ্ছে আর যুদ্ধ নয়। আর অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ নয়। আর কারোর সঙ্গে বিবাদ নয়। সবাইকে বলে দিই চলচ্চিত্র ছিল আমার জীবন, চলচ্চিত্র ছিল আমার ভাবনা, চলচ্চিত্র ছিল আমার প্রাণ। এই চলচ্চিত্র আমাকে অনেক দিয়েছে। অনেক পেয়েছি। তবুও আপনারা যারা চলচ্চিত্রের মানুষ তারা যদি পারেন পরশ্রীকাতরতা, হিংসা, প্রতিহিংসা ভুলে ভালো থাকবেন। আমার অনেক হয়েছে। এবার হয়তো বিদায় বন্ধু, বিদায়।

 লেখক : চলচ্চিত্র পরিচালক।

এই বিভাগের আরও খবর
স্ট্রোকের চিকিৎসা
স্ট্রোকের চিকিৎসা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
ইসলামের মহান খলিফা হজরত আবু বকর (রা.)
ইসলামের মহান খলিফা হজরত আবু বকর (রা.)
টেলিভিশনের প্রথম সুপারস্টার ফজলে লোহানী
টেলিভিশনের প্রথম সুপারস্টার ফজলে লোহানী
জাগো বাহে, কোনঠে সবায়
জাগো বাহে, কোনঠে সবায়
নাশকতা-অরাজকতা
নাশকতা-অরাজকতা
খাদ্য নিরাপত্তা
খাদ্য নিরাপত্তা
কর্ণফুলীকে বাঁচাতে হবে
কর্ণফুলীকে বাঁচাতে হবে
সন্তানের প্রতিও অবিচার করা যাবে না
সন্তানের প্রতিও অবিচার করা যাবে না
জামায়াতের সামনে সুযোগ ও সংকট
জামায়াতের সামনে সুযোগ ও সংকট
ছফা-শামীম সিকদার সম্পর্কের মিথ
ছফা-শামীম সিকদার সম্পর্কের মিথ
সালাম প্রদানের ফজিলত
সালাম প্রদানের ফজিলত
সর্বশেষ খবর
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে একটি দল: নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে একটি দল: নবীউল্লাহ নবী

১২ মিনিট আগে | রাজনীতি

প্রতারণা করেছে ঐক্য কমিশন
প্রতারণা করেছে ঐক্য কমিশন

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

বর্জ্য থেকে গ্রিন ডিজেল ও এভিয়েশন ফুয়েল উৎপাদন করবে চসিক
বর্জ্য থেকে গ্রিন ডিজেল ও এভিয়েশন ফুয়েল উৎপাদন করবে চসিক

৩৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হারের পর বোলারদের ‘সরি’ বললেন লিটন
হারের পর বোলারদের ‘সরি’ বললেন লিটন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রো রেলে ঝাঁকুনি, কারওয়ান বাজার-আগারগাঁও রুটে চলাচল বন্ধ
মেট্রো রেলে ঝাঁকুনি, কারওয়ান বাজার-আগারগাঁও রুটে চলাচল বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুদানে আরএসএফ’র বর্বরতার নিন্দা জানালো ইইউ
সুদানে আরএসএফ’র বর্বরতার নিন্দা জানালো ইইউ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম ভরিতে বাড়লো ৮ হাজার ৯০০ টাকা
স্বর্ণের দাম ভরিতে বাড়লো ৮ হাজার ৯০০ টাকা

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ধর্ম অবমাননার অভিযোগে ঢাবি শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার
ধর্ম অবমাননার অভিযোগে ঢাবি শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‌‘রাজনীতিতে বৈষম্য দূর করে উন্নত দেশ গঠন করা সম্ভব’
‌‘রাজনীতিতে বৈষম্য দূর করে উন্নত দেশ গঠন করা সম্ভব’

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টেকনাফে ৭ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি
টেকনাফে ৭ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৩২.১৫ বিলিয়ন ডলার
বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৩২.১৫ বিলিয়ন ডলার

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সিরাজগঞ্জে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
সিরাজগঞ্জে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীর বাস সেবার মানোন্নয়নে টিএফএল মডেল প্রস্তাব ব্রিটিশ বিশেষজ্ঞদের
রাজধানীর বাস সেবার মানোন্নয়নে টিএফএল মডেল প্রস্তাব ব্রিটিশ বিশেষজ্ঞদের

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক ম্যাচ হাতে রেখেই সিরিজ জয় ওয়েস্ট ইন্ডিজের
এক ম্যাচ হাতে রেখেই সিরিজ জয় ওয়েস্ট ইন্ডিজের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পর্তুগালের প্রবাসী বাংলাদেশি খুন
পর্তুগালের প্রবাসী বাংলাদেশি খুন

৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ভোট পাওয়ার জন্য মোদি নাচতেও পারেন: রাহুল গান্ধী
ভোট পাওয়ার জন্য মোদি নাচতেও পারেন: রাহুল গান্ধী

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর লাশ উদ্ধার
কুমিল্লায় মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৮তম বিশেষ বিসিএসে বাড়ছে না চিকিৎসকের পদ
৪৮তম বিশেষ বিসিএসে বাড়ছে না চিকিৎসকের পদ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে চাকরি স্থায়ীকরণের দাবিতে কর্মবিরতি
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে চাকরি স্থায়ীকরণের দাবিতে কর্মবিরতি

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দিনাজপুরে ঐতিহ্যবাহী মেলায় মানুষের ঢল
দিনাজপুরে ঐতিহ্যবাহী মেলায় মানুষের ঢল

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চব্বিশের তরুণরা একাত্তরের শহীদদের উত্তরসূরি : সমাজকল্যাণ উপদেষ্টা
চব্বিশের তরুণরা একাত্তরের শহীদদের উত্তরসূরি : সমাজকল্যাণ উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোশ্যাল মিডিয়ায় অপপ্রচার রোধে দুই সেল গঠনের চিন্তা
সোশ্যাল মিডিয়ায় অপপ্রচার রোধে দুই সেল গঠনের চিন্তা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কু‌ড়িগ্রামে গৃহবধূ নি‌খোঁজ, উদ্ধারে কাজ কর‌ছে ফায়ার সা‌র্ভিস
কু‌ড়িগ্রামে গৃহবধূ নি‌খোঁজ, উদ্ধারে কাজ কর‌ছে ফায়ার সা‌র্ভিস

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝালকাঠিতে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১
ঝালকাঠিতে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৪৩২
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৪৩২

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পঞ্চগড়ে গ্রাম আদালত কার্যক্রম বিষয়ে মতবিনিময়
পঞ্চগড়ে গ্রাম আদালত কার্যক্রম বিষয়ে মতবিনিময়

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১০ বছর পর মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন বিএনপি-জামায়াতের ৪৭ নেতাকর্মী
১০ বছর পর মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন বিএনপি-জামায়াতের ৪৭ নেতাকর্মী

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদক মুক্ত সমাজ ব্যবস্থা চালু করতে না পারলে পিছিয়ে যাব : এ্যানি
মাদক মুক্ত সমাজ ব্যবস্থা চালু করতে না পারলে পিছিয়ে যাব : এ্যানি

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার পারমাণবিক সুপার টর্পেডোর পরীক্ষা চালালো রাশিয়া
এবার পারমাণবিক সুপার টর্পেডোর পরীক্ষা চালালো রাশিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টিকটক প্রতিনিধিদের সঙ্গে সিইসির বৈঠকে ‘অপপ্রচার’ ঠেকাতে আলোচনা
টিকটক প্রতিনিধিদের সঙ্গে সিইসির বৈঠকে ‘অপপ্রচার’ ঠেকাতে আলোচনা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
দেশজুড়ে পাঁচ দিন ভারী বৃষ্টির আভাস, তাপমাত্রা কমবে
দেশজুড়ে পাঁচ দিন ভারী বৃষ্টির আভাস, তাপমাত্রা কমবে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাদুরোকে ধরার গুপ্তচর নাটক: পাইলটকে প্রলুব্ধ করে ব্যর্থ হলো যুক্তরাষ্ট্র
মাদুরোকে ধরার গুপ্তচর নাটক: পাইলটকে প্রলুব্ধ করে ব্যর্থ হলো যুক্তরাষ্ট্র

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে নিজের ক্যারিয়ার কবর দিলেন সাকিব আল হাসান
যেভাবে নিজের ক্যারিয়ার কবর দিলেন সাকিব আল হাসান

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে কুটুমবাড়ি রেস্তোরাঁকে ৩ লাখ টাকা জরিমানা
চট্টগ্রামে কুটুমবাড়ি রেস্তোরাঁকে ৩ লাখ টাকা জরিমানা

২৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বৃহস্পতিবার স্বয়ংক্রিয়ভাবে বন্ধ হয়ে যাবে অতিরিক্ত সিম
বৃহস্পতিবার স্বয়ংক্রিয়ভাবে বন্ধ হয়ে যাবে অতিরিক্ত সিম

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় নির্বাচন নাও হতে পারে, সবার আগে জুলাই সনদ হতে হবে: তাহের
জাতীয় নির্বাচন নাও হতে পারে, সবার আগে জুলাই সনদ হতে হবে: তাহের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ হাজার কোটি টাকার মিল হাতিয়ে নেন পানির দরে
৪ হাজার কোটি টাকার মিল হাতিয়ে নেন পানির দরে

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা, প্রস্তুতি সম্পন্নের নির্দেশ
ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা, প্রস্তুতি সম্পন্নের নির্দেশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মথ ডালকে মুগ হিসেবে বিক্রি, স্বাস্থ্যগত ঝুঁকি
মথ ডালকে মুগ হিসেবে বিক্রি, স্বাস্থ্যগত ঝুঁকি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাতিল হতে যাচ্ছে ১২৭ ‘জুলাই যোদ্ধার’ গেজেট
বাতিল হতে যাচ্ছে ১২৭ ‘জুলাই যোদ্ধার’ গেজেট

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিবাহিত মেয়ের ওপর মা-বাবার হক
বিবাহিত মেয়ের ওপর মা-বাবার হক

২৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

অধ্যক্ষ-প্রধান শিক্ষক ও প্রভাষকদের শিক্ষাগত যোগ্যতা নিয়ে পরিপত্র জারি
অধ্যক্ষ-প্রধান শিক্ষক ও প্রভাষকদের শিক্ষাগত যোগ্যতা নিয়ে পরিপত্র জারি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সম্পত্তি ফেরত পেতে আন্তর্জাতিক সালিশি আদালতে মামলা এস আলমের
সম্পত্তি ফেরত পেতে আন্তর্জাতিক সালিশি আদালতে মামলা এস আলমের

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১৫ বছরের চেষ্টায় নিজস্ব প্রযুক্তির কার্গো বিমান তৈরি করল ইরান
১৫ বছরের চেষ্টায় নিজস্ব প্রযুক্তির কার্গো বিমান তৈরি করল ইরান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০০ বিলিয়ন ডলারের নগরী এখন ভূতুড়ে; জনশূন্য আকাশচুম্বী অট্টালিকা, জল ভরা কুমিরে!
১০০ বিলিয়ন ডলারের নগরী এখন ভূতুড়ে; জনশূন্য আকাশচুম্বী অট্টালিকা, জল ভরা কুমিরে!

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভারতে আঘাত হানলো ঘূর্ণিঝড় মোন্থা
ভারতে আঘাত হানলো ঘূর্ণিঝড় মোন্থা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্কুলে ভর্তিতে লটারি পদ্ধতি বহাল থাকছে আগামী শিক্ষাবর্ষেও
স্কুলে ভর্তিতে লটারি পদ্ধতি বহাল থাকছে আগামী শিক্ষাবর্ষেও

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংস্কারের পর নির্বাচনের ব্যত্যয় হলে দায় এই সরকারের : মির্জা ফখরুল
সংস্কারের পর নির্বাচনের ব্যত্যয় হলে দায় এই সরকারের : মির্জা ফখরুল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেমন আছেন ইলিয়াস কাঞ্চন
কেমন আছেন ইলিয়াস কাঞ্চন

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাকিস্তানের সঙ্গে যুদ্ধ, আবারও মোদির বিরুদ্ধে ট্রাম্পের নতুন কটাক্ষ
পাকিস্তানের সঙ্গে যুদ্ধ, আবারও মোদির বিরুদ্ধে ট্রাম্পের নতুন কটাক্ষ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্র-জনতার আন্দোলনে প্রকাশ্যে গুলি, সাবেক ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার
ছাত্র-জনতার আন্দোলনে প্রকাশ্যে গুলি, সাবেক ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে এনসিপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে এনসিপি

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইতালিতে বসবাসের অনুমতিপ্রাপ্তদের মধ্যে শীর্ষে বাংলাদেশিরা
ইতালিতে বসবাসের অনুমতিপ্রাপ্তদের মধ্যে শীর্ষে বাংলাদেশিরা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেতন কমিশনের সঙ্গে বাংলাদেশ সরকারি কর্মচারী উন্নয়ন পরিষদের সাক্ষাৎ
বেতন কমিশনের সঙ্গে বাংলাদেশ সরকারি কর্মচারী উন্নয়ন পরিষদের সাক্ষাৎ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খোলা বাজারে ডলার ১২৫ টাকায়, ব্যাংকেও বাড়ছে দাম
খোলা বাজারে ডলার ১২৫ টাকায়, ব্যাংকেও বাড়ছে দাম

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৯ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৯ অক্টোবর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে রিক্রুটিং এজেন্সিগুলোকে নতুন সুযোগ
মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে রিক্রুটিং এজেন্সিগুলোকে নতুন সুযোগ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের কমেছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর
ফের কমেছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হা-মীম গ্রুপের প্রতিষ্ঠান রিফাত গার্মেন্টসের বিরুদ্ধে বিপুল কর ফাঁকির অভিযোগ
হা-মীম গ্রুপের প্রতিষ্ঠান রিফাত গার্মেন্টসের বিরুদ্ধে বিপুল কর ফাঁকির অভিযোগ

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গণতন্ত্র, সুশাসন ও জবাবদিহিতা ছাড়া দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়: মাসুদ সাঈদী
গণতন্ত্র, সুশাসন ও জবাবদিহিতা ছাড়া দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়: মাসুদ সাঈদী

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে একটি দল
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে একটি দল

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মোবাইল অ্যাপে ঋণের নামে প্রতারণা
মোবাইল অ্যাপে ঋণের নামে প্রতারণা

পেছনের পৃষ্ঠা

৩৭২ টন কোরবানির পশুর গোশত অনুদান দিল সৌদি আরব
৩৭২ টন কোরবানির পশুর গোশত অনুদান দিল সৌদি আরব

নগর জীবন

ভিটামিন ডি-এর ঘাটতি ডেকে আনছে বিপদ
ভিটামিন ডি-এর ঘাটতি ডেকে আনছে বিপদ

নগর জীবন

বিশেষ চরিত্রে বড় শিল্পীরা
বিশেষ চরিত্রে বড় শিল্পীরা

শোবিজ

মাঠ চষছেন বিএনপির সম্ভাব্য পাঁচ প্রার্থী, অন্যরা এককভাবে
মাঠ চষছেন বিএনপির সম্ভাব্য পাঁচ প্রার্থী, অন্যরা এককভাবে

নগর জীবন

ফাতেমা রানীর তীর্থ উৎসব শুরু আজ
ফাতেমা রানীর তীর্থ উৎসব শুরু আজ

দেশগ্রাম

জামায়াতের এজেন্ডা বাস্তবায়নে ব্যস্ত ঐকমত্য কমিশন : আমজনতার দল
জামায়াতের এজেন্ডা বাস্তবায়নে ব্যস্ত ঐকমত্য কমিশন : আমজনতার দল

নগর জীবন

রাশমিকার গোপন বাগদান
রাশমিকার গোপন বাগদান

শোবিজ

ছয় আসন চেয়ে বিএনপির কাছে চিঠি বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টির
ছয় আসন চেয়ে বিএনপির কাছে চিঠি বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টির

নগর জীবন

স্বেচ্ছায় রক্তদাতাদের উৎসাহিত করতে সম্মাননা প্রদান
স্বেচ্ছায় রক্তদাতাদের উৎসাহিত করতে সম্মাননা প্রদান

নগর জীবন

সড়কে শিক্ষিকাসহ চারজনের মৃত্যু
সড়কে শিক্ষিকাসহ চারজনের মৃত্যু

দেশগ্রাম

এক টাকার বাজার
এক টাকার বাজার

দেশগ্রাম

দীর্ঘ লাইনের ভোগান্তি এড়াতে বিএমইউতে অনলাইন সেবা চালু
দীর্ঘ লাইনের ভোগান্তি এড়াতে বিএমইউতে অনলাইন সেবা চালু

নগর জীবন

চট্টগ্রামে আবুল খায়ের স্টিলের রিবার রোলিং মিল উদ্বোধন
চট্টগ্রামে আবুল খায়ের স্টিলের রিবার রোলিং মিল উদ্বোধন

নগর জীবন

চাঁদাবাজ, সন্ত্রাস ও দখলদাররা বিএনপির সদস্য হতে পারবে না
চাঁদাবাজ, সন্ত্রাস ও দখলদাররা বিএনপির সদস্য হতে পারবে না

নগর জীবন

গণতন্ত্র, সুশাসন ও জবাবদিহি ছাড়া দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়
গণতন্ত্র, সুশাসন ও জবাবদিহি ছাড়া দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়

নগর জীবন

ডেসকো পরিচালনা সভা
ডেসকো পরিচালনা সভা

নগর জীবন

বিজিবির সহায়তা পেল সুবিধাবঞ্চিতরা
বিজিবির সহায়তা পেল সুবিধাবঞ্চিতরা

দেশগ্রাম

রেলের টিকিট নিয়ে নয়ছয়
রেলের টিকিট নিয়ে নয়ছয়

পেছনের পৃষ্ঠা

ওটিটিতে পপি-রাজু
ওটিটিতে পপি-রাজু

শোবিজ

তিস্তা, হাহাকার লাখো মানুষের
তিস্তা, হাহাকার লাখো মানুষের

দেশগ্রাম

প্রেক্ষাপট উপস্থাপনায় জাকিয়া বারী মম
প্রেক্ষাপট উপস্থাপনায় জাকিয়া বারী মম

শোবিজ

নাতজামাইয়ের ছুরিকাঘাতে বৃদ্ধ খুন
নাতজামাইয়ের ছুরিকাঘাতে বৃদ্ধ খুন

দেশগ্রাম

বকেয়া বেতনভাতা দাবিতে ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক অবরোধ
বকেয়া বেতনভাতা দাবিতে ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক অবরোধ

দেশগ্রাম

জমি নিয়ে বিরোধে যুবক খুন
জমি নিয়ে বিরোধে যুবক খুন

দেশগ্রাম

বেতন বন্ধ ১১ মাস মানবেতর জীবনযাপন
বেতন বন্ধ ১১ মাস মানবেতর জীবনযাপন

দেশগ্রাম

আশুগঞ্জ সার কারখানা চালুর দাবিতে বিক্ষোভ
আশুগঞ্জ সার কারখানা চালুর দাবিতে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় পাচারকালে ২৬ রোহিঙ্গা উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় পাচারকালে ২৬ রোহিঙ্গা উদ্ধার

দেশগ্রাম