শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৬ সেপ্টেম্বর, ২০১৮ আপডেট:

প্রেমকে কেন অসামাজিক কাজ বলা হয়?

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
প্রেমকে কেন অসামাজিক কাজ বলা হয়?

বাংলাদেশে মাঝে মাঝেই অদ্ভুত কিছু ঘটনা ঘটে। পার্ক থেকে, হোটেল থেকে তরুণ তরুণীকে ধরে থানায় নিয়ে আসা হয়, জঘন্য অপমান করা হয়, অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করা হয়, জরিমানা করা হয়, মারধরও করা হয়, মামলায় ফাঁসানো হয়। কাল খবরে দেখলাম, গাজীপুরের আবাসিক হোটেল থেকে পুলিশ উদ্ধার করেছে বেশকিছু তরুণ তরুণীকে। তারা নাকি অসামাজিক কাজে লিপ্ত ছিল। অসামাজিক কাজ বলতে বোঝানো হয়েছে প্রেম এবং সেক্স। আমার প্রশ্ন, তারা তো প্রেম বা সেক্স করতে কারও ওপর জোর খাটাচ্ছে না, তারা ধর্ষণ করছে না, তাহলে তাদের কেন অপরাধী হিসেবে বিচার করা হচ্ছে? খুনি বা ধর্ষক বা সন্ত্রাসীদের সঙ্গে যে ব্যবহার করা হয়, প্রেমিকদের সঙ্গে সেরকমই ব্যবহার করা হয়। প্রেমিকাদের সঙ্গেও এমন ব্যবহার করা হয়, যেন এরা ‘নষ্ট’ মেয়ে। কারণ তাদের ধারণায় নষ্ট মেয়ে ছাড়া লুকিয়ে কেউ প্রেমিকের সঙ্গে প্রেম করতে বা হোটেলে গিয়ে সেক্স করতে যায় না। মেয়েরাও বোরখা পরা, হিজাব পরা, কেউ লজ্জায় মুখ তুলতে পারে না। এদের শুধু নষ্ট নয়, পতিতা বলেও ধিক্কার দেওয়া হয়। ওদের মধ্যে কেউ যদি পতিতা হয়েও থাকে, তাহলেই বা তা অন্যায় হবে কেন। পতিতার ওপর জোর তো করছে না কেউ, পতিতাকে চুক্তির টাকা পয়সা না দিয়ে ঠকাচ্ছে না তো কেউ। কোনও মেয়েই এরকম কোনও অভিযোগ করেনি। প্রত্যেককে দেখে এ-ই মনে হয়েছে, যদি তাদের শারীরিক সম্পর্ক হয়েই থাকে, হয়েছে তাদের ইচ্ছেয়। কোনও পুরুষ এই বলেও অভিযোগ করেনি যে তাদের ধর্ষণ করা হয়েছে। তাদের তবে ধরে নিয়ে আসা হলো কেন? তারা কি চুরি ডাকাতি করে পার্কে বা হোটেলে লুকিয়ে ছিল? তারা কি খুন করে এসে গা ঢাকা দিয়েছিল? না, কেউ ওসবের কিছুই করেনি। তবে কেন তারা আজ জেলে? কী অপরাধ তারা করেছে? উত্তর খুব সহজ, প্রেম করেছে, সম্ভবত সেক্সও করেছে। প্রেম এবং সেক্স একটি জাতির চোখে অপরাধ, অসামাজিক কর্ম। কিন্তু সত্য হলো, প্রেম এবং সেক্স মানুষের এবং সকল প্রাণীর জীবনে অত্যন্ত স্বাভাবিক। এই স্বাভাবিক কাজকে অস্বাভাবিক এবং অসামাজিক হিসেবে দেখাই অপরাধ। পুলিশের লোকেরা অত্যন্ত অন্যায় করেন এভাবে মানুষকে হেনস্থা করে। যদি তরুণ তরুণীরা প্রেম-ভালোবাসা থেকে পুলিশের ভয়ে বিরত থাকে, তাহলে কি যে সমাজ গড়ে উঠবে সেই সমাজকে সুস্থ বলা যাবে? শুনেছি পুলিশকে ঘুষ দিয়ে তবেই অনেক সময় প্রেমিক প্রেমিকাকে পার্কে বসতে হয়।

‘স্বাভাবিক’-এর নাম যে সমাজে ‘অসামাজিক’, তবে সেই সমাজ নিয়ে খুব স্বাভাবিকভাবেই উদ্বেগ আর আশঙ্কা হয়। যে সমাজে খুন ধর্ষণ নিত্যদিনের ব্যাপার, যে সমাজে বধূ হত্যা প্রতিদিন ঘটছে, যে সমাজে নারীরা গার্হস্থ্য হিংসার শিকার হচ্ছে, যে সমাজে লজ্জায় অপমানে মেয়েরা আত্মহত্যা করতে বাধ্য হচ্ছে, সেই সমাজে আমি তো দেখি না পুলিশ দুটো মেয়েকে স্বামীর নির্যাতন থেকে উদ্ধার করেছে, কোনও মেয়েকে ধর্ষণ থেকে উদ্ধার করেছে! একটি প্রচ- নারীবিদ্বেষী সমাজে পুরুষেরা নারীকে ভালোবাসছে, তাদের সঙ্গে গাছের তলায়, পার্কের বেঞ্চে, হোটেলের ঘরে নিভৃতে প্রেম করছে... এর চেয়ে সুন্দর দৃশ্য আর কী হতে পারে? যদি প্রশ্ন করা হয় তারা বিয়ে করেনি, তারা একসঙ্গে চলাফেরা করবে কেন? বিয়ে না করে মেলামেশা করা কি আইনের চোখে অপরাধ? যদি এমন আইন থাকেও, সেই আইন বিলুপ্ত হওয়া উচিত। নারী পুরুষের পরস্পরের প্রতি আকর্ষণ, অথবা নারীর নারীর প্রতি, পুরুষের পুরুষের প্রতি আকর্ষণ অতি স্বাভাবিক, অতি প্রাকৃতিক। এগুলোকে তুচ্ছ করে, পরিবার যাকে পছন্দ করে রেখেছে, নিজের পছন্দ বিসর্জন দিয়ে যদি তার সঙ্গেই গাঁটছড়া বাঁধতে হয়, তাহলে সেটিই বরং অস্বাভাবিক। মানি বা না মানি, সত্য এই, নারী বা পুরুষ অন্যের পছন্দ করা পাত্র বা পাত্রীকে সারা জীবনের সঙ্গী করতে বাধ্য হয়। অনেকে সারা জীবন অশান্তি আর অতৃপ্তিতে ভোগে। অবশ্য পরিবার থেকে পছন্দ করা সঙ্গী নিয়ে শুধু নয়, নিজে পছন্দ করা সঙ্গী নিয়েও সমস্যা হতে পারে। তালাকের সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে। একথা অস্বীকার করার কোনও উপায় নেই যে, শিক্ষিত-সচেতন নারীর সংখ্যা যত বাড়বে, তালাকের সংখ্যা তত বাড়বে। এও খুব স্বাভাবিক। পুরুষতান্ত্রিক সমাজে বড় হওয়া পুরুষেরা নারীর সমানাধিকারে বিশ্বাস করে না। তাই তারা সহযাত্রী চায় না, দাসী চায়। একটি আত্মবিশ্বাসী মেয়ে, যে নিজেকে সম্মান করতে শিখেছে, কখনও পুরুষের দাসী হতে চাইবে না।

 বিশ্বে এখন সেক্স রোবট আসছে। সেক্স রোবটগুলো পুরুষের আদেশ অক্ষরে অক্ষরে পালন করে। সচেতন নারী যারা দাসী হতে চায় না, তাদের প্রতি পুরুষতান্ত্রিক মানসিকতার পুরুষ আগ্রহ হারাচ্ছে। তারা বরং রক্ত মাংসের নারী নয়, তারা সেক্স রোবট চায়। পৃথিবীর অনেক দেশেই সেক্স রোবটের কারখানা চালু হয়ে গেছে। সেক্স রোবটগুলো শুধু পুতুল নয়, ওদের অতি রূপসী রমণীর মতো দেখতে, নারীর ত্বকের মতোই তাদের কোমল ত্বক, কথাও বলে চমৎকার। পুরুষ কথা বলা সেক্স রোবট দাবি করেছে, কথা বলা সেক্স রোবট বানানো হয়েছে। পুরুষেরা রোবটের চোখে মুখে ইমোশন দেখতে চেয়েছে, সেও বানানো হয়েছে। এখন পুরুষেরা চায় বুদ্ধিমতী সেক্স রোবট, যেন তারা তাদের সংগে আলাপ আলোচনা করতে পারে। সেক্স রোবটের ভিতর আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্স ঢুকিয়ে দেওয়ার কাজ চলছে। কারখানাগুলোতে এরকম শত শত রোবট বানানো হচ্ছে। সমাজবিদরা বলছেন, ভবিষ্যতে রক্ত মাংসের নারীর পরিবর্তে সেক্স রোবট নিয়েই সুখী জীবনযাপন করবে পুরুষেরা, বিশেষ করে যে পুরুষেরা নারীকে কন্ট্রোল করতে চায়, যে পুরুষেরা সাবমিসিভ নারী চায়। কেউ কেউ বলছেন, সেক্স রোবট নারীর বিকল্প, নারীকে রিপেস্ন্লস করা নয়। পুরুষের জন্য সেক্স রোবট হচ্ছে, নারীর জন্য কি সেই পরিমাণে সেক্স রোবট তৈরি হচ্ছে? খুব স্বাভাবিক উত্তর, না। নারী তার পুরুষ সংগীকে যৌন-দাস হিসেবে দেখতে চায় না, সম্ভবত সে কারণেই।

বেশ কয়েক মাস আগে দেখেছি এক ম্যাজিস্ট্রেট মোবাইল কোর্ট বসিয়ে পার্কের প্রেমিক প্রেমিকাদের শায়েস্তা করছেন। প্রেম করা অন্যায়। ছেলে মেয়েদের কাছ থেকে পাঁচশ টাকা করে জরিমানা নিয়েছেন। তাদের অভিভাবককে ফোন করে অভিযোগ করেছেন। যতভাবে প্রেমিক প্রেমিকাকে মানসিক নির্যাতন করা সম্ভব, করেছেন। দেখে শিউরে উঠেছি। কতটুকু অশিক্ষিত হলে মানুষ এমন নিকৃষ্ট হতে পারে। এসব পুলিশ আর ম্যাজিস্ট্রেটের অন্যায় আচরণের বিরুদ্ধে সরকারকে সরব হতে হবে। তাদের কোনও অধিকার নেই নিরপরাধ মানুষকে নির্যাতন করার। তারা জানে না একটি সু সমাজে কোন কর্মটি অন্যায়, কোন কর্মটি নয়। আমাদের সমাজ অস্বাভাবিকতা আর অনৈতিকতার অন্ধকারে ডুবে আছে, একে বাঁচানোর দায়িত্ব সুস্থ শিক্ষিত সচেতন মানুষদের।

নীতির যে সংজ্ঞা প্রচলিত, সেটি বদলানো অত্যন্ত জরুরি। বিবাহবহির্ভূত প্রেম বা সেক্স অনৈতিক নয়। অনৈতিক হলো, মেয়েদের দাসী হিসেবে দেখা, সন্তান উৎপাদনের যন্ত্র হিসেবে দেখা, যৌন সামগ্রী হিসেবে দেখা; অনৈতিক হলো, মেয়েদের যৌন হেনস্থা করা, মেয়ে বলে মেয়েদের অবজ্ঞা করা, অপমান করা, তাদের দ্বিতীয় শ্রেণির নাগরিক ভাবা, তাদের একটু কম-মানুষ ভাবা। সমাজের এইসব প্রচলিত রীতি আর নীতির বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করার দায়িত্ব নারী পুরুষ উভয়ের।

সময় বদলাচ্ছে। একসময় হয়তো বিয়ে বলতে কিছু থাকবে না। যার যাকে পছন্দ, তাকে নিয়েই একত্র বাস করবে। ভালোবাসা একটি সংসারের মূল জীবনীশক্তি। বিয়ের ডকুমেন্ট নয়। বিয়েকে যতই লোকে পবিত্র ভাবুক, স্বর্গে বসে ঈশ্বর জুটি বানিয়ে রেখেছেন বলুক, বিয়ে কিন্তু ভাঙছে। ভালোবাসা না থাকলেই ভাঙছে। সুতরাং সংসারে সবচেয়ে বেশি যে জিনিসের প্রয়োজন, তার নাম প্রেম, ভালোবাসা। কত যুগ ধরে বলছি, প্রভু দাসীতে প্রেম হয় না, প্রেম হতে হলে এমন কাউকে চাই, যে বিদ্যায় বুদ্ধিতে, বিশ্বাসে বৈচিত্র্যে, সচেতনতায়, স্বনির্ভরতায় সমান অথবা কাছাকাছি।

যে ছেলেরা পার্কে বা হোটেলে প্রেম করছিল তাদের ধরে বেঁধে চোর ডাকাতের সংগে যে ব্যবহার করা সেই ব্যবহার করা যেন আজ থেকে বন্ধ হয়। আমরা খুনি পুরুষ চাই না, ধর্ষক পুরুষ চাই না, আমরা চাই প্রেমিক পুরুষ। পুলিশ এবং ম্যাজিস্ট্রেটের অভিযোগ করেছেন, পার্কের বা হোটেলের ছেলেগুলো তাদের প্রেমিকাদের শেষ অবধি বিয়ে করবে না। তাহলে কি আমাদের সিদ্ধান্ত নিতে হবে যে, পরিণতি বিয়ে হলেই সে প্রেম মানবো, তা না হলে মানবো না? প্রেম করতে বা সেক্স করতে যদি তরুণ তরুণী রাজি হয়, এবং তারা যদি শিশু না হয়, ১৮ বছর বয়স যদি তাদের হয়, তবে কারও অধিকার নেই তাদের অভিভাবক সাজার। এমনকী তাদের বাবা মারও তাদের ওপর ছড়ি ঘোরাবার অধিকার নেই। তারা প্রাপ্তবয়স্ক, তাদের জীবনের সিদ্ধান্ত তারাই নেবে। তারা যদি কারও অসুবিধে না করে, কারও ক্ষতি না করে, যা করার পরস্পরের সম্মতিতে করে, তাহলে তাদের বাধা দেওয়ার অধিকার কারোর নেই। কোনও পুলিশ, কোনও ম্যাজিস্ট্রেট, কোনও সরকারের নেই। আবারও বলছি, এই সমাজে আমরা সেই পুরুষ চাই, যে পুরুষ ভালোবাসে। এই নিষ্ঠুর, নির্মম, দুর্নীতিগ্রস্ত বর্বর মানুষের ভিড়ে ঘৃণা নয়, বিদ্বেষ নয়, যা প্রয়োজন, তার নাম ভালোবাসা।

 লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

এই বিভাগের আরও খবর
পিটিয়ে হত্যা
পিটিয়ে হত্যা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সুফিসাধক হজরত শাহ মখদুম (রহ.)
সুফিসাধক হজরত শাহ মখদুম (রহ.)
ক্যাথরিনের টার্গেট ছিল খামেনিকে হত্যা
ক্যাথরিনের টার্গেট ছিল খামেনিকে হত্যা
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
ভ্যাকসিন-সংকট
ভ্যাকসিন-সংকট
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
সর্বশেষ খবর
উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬
উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভরপেট খেলেও মোটা হবেন না, জানুন কোন খাবারগুলো নিরাপদ
ভরপেট খেলেও মোটা হবেন না, জানুন কোন খাবারগুলো নিরাপদ

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ
দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

টিএসসিতে রিকশার ভেতরেই মিলল চালকের মরদেহ
টিএসসিতে রিকশার ভেতরেই মিলল চালকের মরদেহ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মাইলফলকের সামনে শান্ত
মাইলফলকের সামনে শান্ত

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ জুলাই)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রেমে ব্যর্থ হলে বাথরুম পরিষ্কার করেন যে অভিনেতা
প্রেমে ব্যর্থ হলে বাথরুম পরিষ্কার করেন যে অভিনেতা

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উদ্দেশে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের নতুন নির্দেশনা
কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উদ্দেশে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের নতুন নির্দেশনা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীকে ভিডিও কলে রেখে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে ভিডিও কলে রেখে স্বামীর আত্মহত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভয়াবহ ঝড়ে ফ্রান্স-ইতালি ট্রেন চলাচল বন্ধ
ভয়াবহ ঝড়ে ফ্রান্স-ইতালি ট্রেন চলাচল বন্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নৌকা থেকে পড়ে নিখোঁজ কিশোরের লাশ উদ্ধার
নৌকা থেকে পড়ে নিখোঁজ কিশোরের লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাঙামাটিতে ফ্ল্যাট থেকে বিচারকের স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
রাঙামাটিতে ফ্ল্যাট থেকে বিচারকের স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘পিআর ইস্যু নিয়ে রাজনীতিতে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না’
‘পিআর ইস্যু নিয়ে রাজনীতিতে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না’

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার
ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ
কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু
এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে শ্রীলঙ্কা
মুস্তাফিজকে নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে শ্রীলঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অভিনয়ের শখ ছেলের, বাধা হয়ে দাঁড়ান উত্তম কুমার!
অভিনয়ের শখ ছেলের, বাধা হয়ে দাঁড়ান উত্তম কুমার!

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইনসাফভিত্তিক মানবিক দেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়: তারেক রহমান
ইনসাফভিত্তিক মানবিক দেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়: তারেক রহমান

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা
অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘাটাইলে গজারি বনে অবৈধ দুই সীসা কারখানা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
ঘাটাইলে গজারি বনে অবৈধ দুই সীসা কারখানা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ পালনে বাউবির কর্মসূচি
‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ পালনে বাউবির কর্মসূচি

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লস অ্যাঞ্জেলেস মাতালেন জেমস
লস অ্যাঞ্জেলেস মাতালেন জেমস

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শাবিপ্রবিতে যুক্ত হচ্ছে নতুন ৩টি দ্বিতল বাস
শাবিপ্রবিতে যুক্ত হচ্ছে নতুন ৩টি দ্বিতল বাস

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে কাঁঠালের বাজার রমরমা, সপ্তাহে বিক্রি অর্ধ কোটি
টাঙ্গাইলে কাঁঠালের বাজার রমরমা, সপ্তাহে বিক্রি অর্ধ কোটি

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?
সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ
বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা
মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া
জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা
স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’
ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার
আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার
কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার

১৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত
ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি
ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর
যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু
শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন

২২ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের
যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩
যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির
আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প
আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ
৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লুহানস্ক পুরোপুরি রাশিয়ার দখলে?
লুহানস্ক পুরোপুরি রাশিয়ার দখলে?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই
৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তীব্র তাপপ্রবাহে বিপর্যস্ত ইউরোপ, জারি হলো রেড অ্যালার্ট
তীব্র তাপপ্রবাহে বিপর্যস্ত ইউরোপ, জারি হলো রেড অ্যালার্ট

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পদ্মা সেতুর পরামর্শক নিয়োগে প্রাথমিকভাবে দুর্নীতির প্রমাণ মিলেছে’
‘পদ্মা সেতুর পরামর্শক নিয়োগে প্রাথমিকভাবে দুর্নীতির প্রমাণ মিলেছে’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল
এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল

মাঠে ময়দানে

ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান
ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে
নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের
নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের

পেছনের পৃষ্ঠা

জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা
জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা

প্রথম পৃষ্ঠা

মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ
মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা
মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা

পেছনের পৃষ্ঠা

ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে
ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল
প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে
প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে
স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়
জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু
যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল
এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল

নগর জীবন

আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি
আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

নগর জীবন

নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না
নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ সংবাদপত্রের স্বাধীনতা হরণ করেছিল
আওয়ামী লীগ সংবাদপত্রের স্বাধীনতা হরণ করেছিল

নগর জীবন

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল

পেছনের পৃষ্ঠা

সংস্কারের পক্ষে জোট চায় এবি পার্টি
সংস্কারের পক্ষে জোট চায় এবি পার্টি

নগর জীবন

সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই
সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই

নগর জীবন

জুলাই স্মরণে মাসব্যাপী কর্মসূচি
জুলাই স্মরণে মাসব্যাপী কর্মসূচি

নগর জীবন

এক মাস শূন্য বিএমডিএর চেয়ারম্যান পদ
এক মাস শূন্য বিএমডিএর চেয়ারম্যান পদ

নগর জীবন

চট্টগ্রামে ধান-চাল সংগ্রহে রেকর্ড
চট্টগ্রামে ধান-চাল সংগ্রহে রেকর্ড

নগর জীবন

নাসির-তামিমার মামলায় আত্মপক্ষ সমর্থন ১৪ জুলাই
নাসির-তামিমার মামলায় আত্মপক্ষ সমর্থন ১৪ জুলাই

নগর জীবন

এনবিআর সার্ভারে ধীরগতি, বেনাপোলে ব্যাহত আমদানি-রপ্তানি
এনবিআর সার্ভারে ধীরগতি, বেনাপোলে ব্যাহত আমদানি-রপ্তানি

নগর জীবন