শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৬ সেপ্টেম্বর, ২০১৮ আপডেট:

প্রেমকে কেন অসামাজিক কাজ বলা হয়?

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
প্রেমকে কেন অসামাজিক কাজ বলা হয়?

বাংলাদেশে মাঝে মাঝেই অদ্ভুত কিছু ঘটনা ঘটে। পার্ক থেকে, হোটেল থেকে তরুণ তরুণীকে ধরে থানায় নিয়ে আসা হয়, জঘন্য অপমান করা হয়, অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করা হয়, জরিমানা করা হয়, মারধরও করা হয়, মামলায় ফাঁসানো হয়। কাল খবরে দেখলাম, গাজীপুরের আবাসিক হোটেল থেকে পুলিশ উদ্ধার করেছে বেশকিছু তরুণ তরুণীকে। তারা নাকি অসামাজিক কাজে লিপ্ত ছিল। অসামাজিক কাজ বলতে বোঝানো হয়েছে প্রেম এবং সেক্স। আমার প্রশ্ন, তারা তো প্রেম বা সেক্স করতে কারও ওপর জোর খাটাচ্ছে না, তারা ধর্ষণ করছে না, তাহলে তাদের কেন অপরাধী হিসেবে বিচার করা হচ্ছে? খুনি বা ধর্ষক বা সন্ত্রাসীদের সঙ্গে যে ব্যবহার করা হয়, প্রেমিকদের সঙ্গে সেরকমই ব্যবহার করা হয়। প্রেমিকাদের সঙ্গেও এমন ব্যবহার করা হয়, যেন এরা ‘নষ্ট’ মেয়ে। কারণ তাদের ধারণায় নষ্ট মেয়ে ছাড়া লুকিয়ে কেউ প্রেমিকের সঙ্গে প্রেম করতে বা হোটেলে গিয়ে সেক্স করতে যায় না। মেয়েরাও বোরখা পরা, হিজাব পরা, কেউ লজ্জায় মুখ তুলতে পারে না। এদের শুধু নষ্ট নয়, পতিতা বলেও ধিক্কার দেওয়া হয়। ওদের মধ্যে কেউ যদি পতিতা হয়েও থাকে, তাহলেই বা তা অন্যায় হবে কেন। পতিতার ওপর জোর তো করছে না কেউ, পতিতাকে চুক্তির টাকা পয়সা না দিয়ে ঠকাচ্ছে না তো কেউ। কোনও মেয়েই এরকম কোনও অভিযোগ করেনি। প্রত্যেককে দেখে এ-ই মনে হয়েছে, যদি তাদের শারীরিক সম্পর্ক হয়েই থাকে, হয়েছে তাদের ইচ্ছেয়। কোনও পুরুষ এই বলেও অভিযোগ করেনি যে তাদের ধর্ষণ করা হয়েছে। তাদের তবে ধরে নিয়ে আসা হলো কেন? তারা কি চুরি ডাকাতি করে পার্কে বা হোটেলে লুকিয়ে ছিল? তারা কি খুন করে এসে গা ঢাকা দিয়েছিল? না, কেউ ওসবের কিছুই করেনি। তবে কেন তারা আজ জেলে? কী অপরাধ তারা করেছে? উত্তর খুব সহজ, প্রেম করেছে, সম্ভবত সেক্সও করেছে। প্রেম এবং সেক্স একটি জাতির চোখে অপরাধ, অসামাজিক কর্ম। কিন্তু সত্য হলো, প্রেম এবং সেক্স মানুষের এবং সকল প্রাণীর জীবনে অত্যন্ত স্বাভাবিক। এই স্বাভাবিক কাজকে অস্বাভাবিক এবং অসামাজিক হিসেবে দেখাই অপরাধ। পুলিশের লোকেরা অত্যন্ত অন্যায় করেন এভাবে মানুষকে হেনস্থা করে। যদি তরুণ তরুণীরা প্রেম-ভালোবাসা থেকে পুলিশের ভয়ে বিরত থাকে, তাহলে কি যে সমাজ গড়ে উঠবে সেই সমাজকে সুস্থ বলা যাবে? শুনেছি পুলিশকে ঘুষ দিয়ে তবেই অনেক সময় প্রেমিক প্রেমিকাকে পার্কে বসতে হয়।

‘স্বাভাবিক’-এর নাম যে সমাজে ‘অসামাজিক’, তবে সেই সমাজ নিয়ে খুব স্বাভাবিকভাবেই উদ্বেগ আর আশঙ্কা হয়। যে সমাজে খুন ধর্ষণ নিত্যদিনের ব্যাপার, যে সমাজে বধূ হত্যা প্রতিদিন ঘটছে, যে সমাজে নারীরা গার্হস্থ্য হিংসার শিকার হচ্ছে, যে সমাজে লজ্জায় অপমানে মেয়েরা আত্মহত্যা করতে বাধ্য হচ্ছে, সেই সমাজে আমি তো দেখি না পুলিশ দুটো মেয়েকে স্বামীর নির্যাতন থেকে উদ্ধার করেছে, কোনও মেয়েকে ধর্ষণ থেকে উদ্ধার করেছে! একটি প্রচ- নারীবিদ্বেষী সমাজে পুরুষেরা নারীকে ভালোবাসছে, তাদের সঙ্গে গাছের তলায়, পার্কের বেঞ্চে, হোটেলের ঘরে নিভৃতে প্রেম করছে... এর চেয়ে সুন্দর দৃশ্য আর কী হতে পারে? যদি প্রশ্ন করা হয় তারা বিয়ে করেনি, তারা একসঙ্গে চলাফেরা করবে কেন? বিয়ে না করে মেলামেশা করা কি আইনের চোখে অপরাধ? যদি এমন আইন থাকেও, সেই আইন বিলুপ্ত হওয়া উচিত। নারী পুরুষের পরস্পরের প্রতি আকর্ষণ, অথবা নারীর নারীর প্রতি, পুরুষের পুরুষের প্রতি আকর্ষণ অতি স্বাভাবিক, অতি প্রাকৃতিক। এগুলোকে তুচ্ছ করে, পরিবার যাকে পছন্দ করে রেখেছে, নিজের পছন্দ বিসর্জন দিয়ে যদি তার সঙ্গেই গাঁটছড়া বাঁধতে হয়, তাহলে সেটিই বরং অস্বাভাবিক। মানি বা না মানি, সত্য এই, নারী বা পুরুষ অন্যের পছন্দ করা পাত্র বা পাত্রীকে সারা জীবনের সঙ্গী করতে বাধ্য হয়। অনেকে সারা জীবন অশান্তি আর অতৃপ্তিতে ভোগে। অবশ্য পরিবার থেকে পছন্দ করা সঙ্গী নিয়ে শুধু নয়, নিজে পছন্দ করা সঙ্গী নিয়েও সমস্যা হতে পারে। তালাকের সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে। একথা অস্বীকার করার কোনও উপায় নেই যে, শিক্ষিত-সচেতন নারীর সংখ্যা যত বাড়বে, তালাকের সংখ্যা তত বাড়বে। এও খুব স্বাভাবিক। পুরুষতান্ত্রিক সমাজে বড় হওয়া পুরুষেরা নারীর সমানাধিকারে বিশ্বাস করে না। তাই তারা সহযাত্রী চায় না, দাসী চায়। একটি আত্মবিশ্বাসী মেয়ে, যে নিজেকে সম্মান করতে শিখেছে, কখনও পুরুষের দাসী হতে চাইবে না।

 বিশ্বে এখন সেক্স রোবট আসছে। সেক্স রোবটগুলো পুরুষের আদেশ অক্ষরে অক্ষরে পালন করে। সচেতন নারী যারা দাসী হতে চায় না, তাদের প্রতি পুরুষতান্ত্রিক মানসিকতার পুরুষ আগ্রহ হারাচ্ছে। তারা বরং রক্ত মাংসের নারী নয়, তারা সেক্স রোবট চায়। পৃথিবীর অনেক দেশেই সেক্স রোবটের কারখানা চালু হয়ে গেছে। সেক্স রোবটগুলো শুধু পুতুল নয়, ওদের অতি রূপসী রমণীর মতো দেখতে, নারীর ত্বকের মতোই তাদের কোমল ত্বক, কথাও বলে চমৎকার। পুরুষ কথা বলা সেক্স রোবট দাবি করেছে, কথা বলা সেক্স রোবট বানানো হয়েছে। পুরুষেরা রোবটের চোখে মুখে ইমোশন দেখতে চেয়েছে, সেও বানানো হয়েছে। এখন পুরুষেরা চায় বুদ্ধিমতী সেক্স রোবট, যেন তারা তাদের সংগে আলাপ আলোচনা করতে পারে। সেক্স রোবটের ভিতর আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্স ঢুকিয়ে দেওয়ার কাজ চলছে। কারখানাগুলোতে এরকম শত শত রোবট বানানো হচ্ছে। সমাজবিদরা বলছেন, ভবিষ্যতে রক্ত মাংসের নারীর পরিবর্তে সেক্স রোবট নিয়েই সুখী জীবনযাপন করবে পুরুষেরা, বিশেষ করে যে পুরুষেরা নারীকে কন্ট্রোল করতে চায়, যে পুরুষেরা সাবমিসিভ নারী চায়। কেউ কেউ বলছেন, সেক্স রোবট নারীর বিকল্প, নারীকে রিপেস্ন্লস করা নয়। পুরুষের জন্য সেক্স রোবট হচ্ছে, নারীর জন্য কি সেই পরিমাণে সেক্স রোবট তৈরি হচ্ছে? খুব স্বাভাবিক উত্তর, না। নারী তার পুরুষ সংগীকে যৌন-দাস হিসেবে দেখতে চায় না, সম্ভবত সে কারণেই।

বেশ কয়েক মাস আগে দেখেছি এক ম্যাজিস্ট্রেট মোবাইল কোর্ট বসিয়ে পার্কের প্রেমিক প্রেমিকাদের শায়েস্তা করছেন। প্রেম করা অন্যায়। ছেলে মেয়েদের কাছ থেকে পাঁচশ টাকা করে জরিমানা নিয়েছেন। তাদের অভিভাবককে ফোন করে অভিযোগ করেছেন। যতভাবে প্রেমিক প্রেমিকাকে মানসিক নির্যাতন করা সম্ভব, করেছেন। দেখে শিউরে উঠেছি। কতটুকু অশিক্ষিত হলে মানুষ এমন নিকৃষ্ট হতে পারে। এসব পুলিশ আর ম্যাজিস্ট্রেটের অন্যায় আচরণের বিরুদ্ধে সরকারকে সরব হতে হবে। তাদের কোনও অধিকার নেই নিরপরাধ মানুষকে নির্যাতন করার। তারা জানে না একটি সু সমাজে কোন কর্মটি অন্যায়, কোন কর্মটি নয়। আমাদের সমাজ অস্বাভাবিকতা আর অনৈতিকতার অন্ধকারে ডুবে আছে, একে বাঁচানোর দায়িত্ব সুস্থ শিক্ষিত সচেতন মানুষদের।

নীতির যে সংজ্ঞা প্রচলিত, সেটি বদলানো অত্যন্ত জরুরি। বিবাহবহির্ভূত প্রেম বা সেক্স অনৈতিক নয়। অনৈতিক হলো, মেয়েদের দাসী হিসেবে দেখা, সন্তান উৎপাদনের যন্ত্র হিসেবে দেখা, যৌন সামগ্রী হিসেবে দেখা; অনৈতিক হলো, মেয়েদের যৌন হেনস্থা করা, মেয়ে বলে মেয়েদের অবজ্ঞা করা, অপমান করা, তাদের দ্বিতীয় শ্রেণির নাগরিক ভাবা, তাদের একটু কম-মানুষ ভাবা। সমাজের এইসব প্রচলিত রীতি আর নীতির বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করার দায়িত্ব নারী পুরুষ উভয়ের।

সময় বদলাচ্ছে। একসময় হয়তো বিয়ে বলতে কিছু থাকবে না। যার যাকে পছন্দ, তাকে নিয়েই একত্র বাস করবে। ভালোবাসা একটি সংসারের মূল জীবনীশক্তি। বিয়ের ডকুমেন্ট নয়। বিয়েকে যতই লোকে পবিত্র ভাবুক, স্বর্গে বসে ঈশ্বর জুটি বানিয়ে রেখেছেন বলুক, বিয়ে কিন্তু ভাঙছে। ভালোবাসা না থাকলেই ভাঙছে। সুতরাং সংসারে সবচেয়ে বেশি যে জিনিসের প্রয়োজন, তার নাম প্রেম, ভালোবাসা। কত যুগ ধরে বলছি, প্রভু দাসীতে প্রেম হয় না, প্রেম হতে হলে এমন কাউকে চাই, যে বিদ্যায় বুদ্ধিতে, বিশ্বাসে বৈচিত্র্যে, সচেতনতায়, স্বনির্ভরতায় সমান অথবা কাছাকাছি।

যে ছেলেরা পার্কে বা হোটেলে প্রেম করছিল তাদের ধরে বেঁধে চোর ডাকাতের সংগে যে ব্যবহার করা সেই ব্যবহার করা যেন আজ থেকে বন্ধ হয়। আমরা খুনি পুরুষ চাই না, ধর্ষক পুরুষ চাই না, আমরা চাই প্রেমিক পুরুষ। পুলিশ এবং ম্যাজিস্ট্রেটের অভিযোগ করেছেন, পার্কের বা হোটেলের ছেলেগুলো তাদের প্রেমিকাদের শেষ অবধি বিয়ে করবে না। তাহলে কি আমাদের সিদ্ধান্ত নিতে হবে যে, পরিণতি বিয়ে হলেই সে প্রেম মানবো, তা না হলে মানবো না? প্রেম করতে বা সেক্স করতে যদি তরুণ তরুণী রাজি হয়, এবং তারা যদি শিশু না হয়, ১৮ বছর বয়স যদি তাদের হয়, তবে কারও অধিকার নেই তাদের অভিভাবক সাজার। এমনকী তাদের বাবা মারও তাদের ওপর ছড়ি ঘোরাবার অধিকার নেই। তারা প্রাপ্তবয়স্ক, তাদের জীবনের সিদ্ধান্ত তারাই নেবে। তারা যদি কারও অসুবিধে না করে, কারও ক্ষতি না করে, যা করার পরস্পরের সম্মতিতে করে, তাহলে তাদের বাধা দেওয়ার অধিকার কারোর নেই। কোনও পুলিশ, কোনও ম্যাজিস্ট্রেট, কোনও সরকারের নেই। আবারও বলছি, এই সমাজে আমরা সেই পুরুষ চাই, যে পুরুষ ভালোবাসে। এই নিষ্ঠুর, নির্মম, দুর্নীতিগ্রস্ত বর্বর মানুষের ভিড়ে ঘৃণা নয়, বিদ্বেষ নয়, যা প্রয়োজন, তার নাম ভালোবাসা।

 লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

এই বিভাগের আরও খবর
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
সর্বশেষ খবর
দেশ-বিদেশে ভ্রমণের নানা অফার নিয়ে আইসিসিবিতে পর্যটন মেলা শুরু
দেশ-বিদেশে ভ্রমণের নানা অফার নিয়ে আইসিসিবিতে পর্যটন মেলা শুরু

এই মাত্র | অর্থনীতি

চট্টগ্রামের সড়ক যেন মৃত্যুকূপ, ছয় মাসে নিহত আড়াইশো
চট্টগ্রামের সড়ক যেন মৃত্যুকূপ, ছয় মাসে নিহত আড়াইশো

২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হবিগঞ্জে হাসপাতাল সিলগালা ও জরিমানা
হবিগঞ্জে হাসপাতাল সিলগালা ও জরিমানা

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যমত কমিশনের সিদ্ধান্তের আইনি বৈধতা চান এটিএম আজহারুল
ঐক্যমত কমিশনের সিদ্ধান্তের আইনি বৈধতা চান এটিএম আজহারুল

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় চ্যাম্পিয়নশীপ ফুটবলে টাঙ্গাইলকে ৪-১ গোলে হারাল নেত্রকোনা
জাতীয় চ্যাম্পিয়নশীপ ফুটবলে টাঙ্গাইলকে ৪-১ গোলে হারাল নেত্রকোনা

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়া সীমান্তে ফের উত্তেজনা, আহত ২৩
থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়া সীমান্তে ফের উত্তেজনা, আহত ২৩

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৬ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৬৪৭
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৬ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৬৪৭

১৪ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

সাবেক ভূমিমন্ত্রীর অর্থপাচারের দুই ‘মাস্টারমাইন্ড’ গ্রেফতার
সাবেক ভূমিমন্ত্রীর অর্থপাচারের দুই ‘মাস্টারমাইন্ড’ গ্রেফতার

১৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাঙামাটি লিগ্যাল এইডে সমাধান হবে ৮ মামলা
রাঙামাটি লিগ্যাল এইডে সমাধান হবে ৮ মামলা

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে নিখোঁজের তিন দিন পর লাশ উদ্ধার
পানিতে ডুবে নিখোঁজের তিন দিন পর লাশ উদ্ধার

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে ২২৪ মন্ডপে দুর্গাপূজা
নারায়ণগঞ্জে ২২৪ মন্ডপে দুর্গাপূজা

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ক্যান্সার আক্রান্ত হয়েছেন ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো
ক্যান্সার আক্রান্ত হয়েছেন ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামালপুরের আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের নেতা ঢাকায় গ্রেফতার
জামালপুরের আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের নেতা ঢাকায় গ্রেফতার

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় ৭টি সংসদীয় আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন
বগুড়ায় ৭টি সংসদীয় আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রীপুরে বনের ভেতরের পুকুরে ভাসছিল লাশ
শ্রীপুরে বনের ভেতরের পুকুরে ভাসছিল লাশ

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

৩৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দিনাজপুরে পিস্তলসহ গুলি উদ্ধার
দিনাজপুরে পিস্তলসহ গুলি উদ্ধার

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায় বিএনপি : আমীর খসরু
রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায় বিএনপি : আমীর খসরু

৪১ মিনিট আগে | রাজনীতি

নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ফোনে কথা বললেন মোদি
নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ফোনে কথা বললেন মোদি

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেত্রকোনায় দুই মাদক ব্যবসায়ী আটক
নেত্রকোনায় দুই মাদক ব্যবসায়ী আটক

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৯ দিনের সরকারি সফরে পাকিস্তান গেলেন স্বরাষ্ট্র সচিব
৯ দিনের সরকারি সফরে পাকিস্তান গেলেন স্বরাষ্ট্র সচিব

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ফেলানীর ছোট ভাইকে চাকরি দিলো বিজিবি
ফেলানীর ছোট ভাইকে চাকরি দিলো বিজিবি

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সৌদি সফর শেষে যুক্তরাজ্য যাচ্ছেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী
সৌদি সফর শেষে যুক্তরাজ্য যাচ্ছেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাগড়াছড়ির পাহাড়ে পূজার আমেজ, প্রতিমা তৈরিতে ব্যস্ত মৃৎশিল্পীরা
খাগড়াছড়ির পাহাড়ে পূজার আমেজ, প্রতিমা তৈরিতে ব্যস্ত মৃৎশিল্পীরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তি, কি বলছেন বিশেষজ্ঞরা?
পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তি, কি বলছেন বিশেষজ্ঞরা?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মাদকবিরোধী সচেতনতামূলক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মাদকবিরোধী সচেতনতামূলক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শারদীয় দুর্গোৎসবে সারা’র আয়োজন
শারদীয় দুর্গোৎসবে সারা’র আয়োজন

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ থেকেও দেখা যাবে ‘এইচবিও ম্যাক্স’
বাংলাদেশ থেকেও দেখা যাবে ‘এইচবিও ম্যাক্স’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল
রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর
জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পিআর পদ্ধতির দাবি জনগণের প্রত্যাশার প্রতি মুনাফেকি’
‘পিআর পদ্ধতির দাবি জনগণের প্রত্যাশার প্রতি মুনাফেকি’

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল
আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি
চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন