শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৮ সেপ্টেম্বর, ২০১৮

বিদেশি সবজি চাষে তরুণ উদ্যোক্তার সাফল্য

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
বিদেশি সবজি চাষে তরুণ উদ্যোক্তার সাফল্য

২০১২ সালে দ্য টাইমস অব ইন্ডিয়ায় ভারতের সবজি উৎপাদন নিয়ে একটা প্রতিবেদন পড়েছিলাম। সে সময় ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশ, মহারাষ্ট্র, গুজরাট, কর্ণাটক, কেরালা এবং তামিলনাড়ু ইউরোপে সবজি রপ্তানি করার একটা সরকারি প্রজেক্ট চলছিল। ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের শর্ত মেনে রাজ্যের কৃষকদের তালিকা করে তাদের প্রশিক্ষণ দিয়ে তৈরি করা হয়েছিল মানসম্মত সবজি উৎপাদনের জন্য। হয়তো এরই প্রতিফলন ঘটেছে ভারতের সবজি চাষে। এসেছে বিপ্লব। কারণ স্ট্যাটিসটার দেওয়া তথ্য মতে ভারত ২০১৬ সালে ৩৩ মিলিয়ন মেট্রিক টন সতেজ সবজি উৎপাদন করে পৃথিবীতে চীনের পরবর্তী স্থানটি দখল করে নিয়েছে। সেই সাথে দখল নিয়েছে ইউরোপের সবজি বাজারেরও অনেকখানি।

আমাদের বাংলাদেশের কৃষির যে অগ্রযাত্রা সেটুকু এগিয়ে নেওয়ার পেছনে এককভাবে কৃষকের অবদান অনেক বড়।  নিজস্ব উদ্ভাবনী ক্ষমতায় বাংলাদেশের কৃষিতে কৃষক যুক্ত করেছে নতুন নতুন ধারা। প্রিয় পাঠক, আপনাদের হয়তো মনে আছে ‘হৃদয়ে মাটি ও মানুষের’ একটি প্রতিবেদনে দেখিয়েছিলাম সাভারে সুলতানা রাজিয়া নামের এক নারী উদ্যোক্তার বিশাল সবজির খেত। জমি লিজ নিয়ে তিনি গড়ে তুলেছেন সফল কৃষি খামার। সেখানে চাষ করছেন ব্রোকলি, ফুলকপি, বাঁধাকপি, লেটুসসহ নানা সবজির।

ফল ফসল উৎপাদনের ক্ষেত্রে এখন আর দেশ-কালের ভেদাভেদ থাকছে না। বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি উৎকর্ষের যুগে সব দেশেই ফলছে সব রকমের ফল ফসল। একইভাবে মানুষের পুষ্টিচাহিদার প্রয়োজনে সবজি ফসলের ক্ষেত্রেও এসেছে এই বৈচিত্র্য। শীতপ্রধান অঞ্চলের ফল ফসলে গ্রীষ্মমণ্ডলীয় অঞ্চলে উৎপাদনের ক্ষেত্রে এখন আর তেমন প্রতিবন্ধকতা থাকছে না। একসময় বিদেশি সবজির চাহিদা ছিল অভিজাত হোটেল রেস্তোরাঁয়। এখন জীবন ব্যবস্থার নানামুখী উন্নয়নের সুবাদে অভিজাত ও পুষ্টি সচেতন পরিবারগুলোতেও বিদেশি সবজির চাহিদা তৈরি হয়েছে। এই চাহিদা পূরণের জন্যই দেশের অনেক স্থানেই শুরু হয়েছে বিদেশি সবজির আবাদ। আপনাদের নিশ্চয়ই মনে আছে বগুড়ার শিবগঞ্জের বুজরুক শোকড়া গ্রামের আনছার আলীর কথা। তিনি ইউরোপের বিভিন্ন জনপ্রিয় সবজি আবাদে দেশের মধ্যে প্রথম ব্যাপক সাড়া জাগান।  

গত মার্চে পরিচয় হলো সাভারের হেমায়েতপুরের দক্ষিণমেটকা ডাক্তারবাড়ি এলাকায় তরুণ কৃষি উদ্যোক্তা কুব্বাত হোসেন অভির সঙ্গে। বয়স ৩৫ এর বেশি হবে না। কিন্তু সাভারে প্রায় ২০ বিঘা জমির ওপর তার স্বপ্নের চাষবাস। না, দেশীয় কোনো সবজি নয়। সেখানে আবাদ হচ্ছে ক্যাপসিকাম, চেরি টমেটো, ক্যাবেজ, রেডবিট, সেলেরি, চাইনিজ ক্যাবেজ, বেবি কর্ন, সুইট কর্ন, নীরা লিফ, ব্রোকলিসহ নানা রকমের বিদেশি সবজি। সে ঘুরে ঘুরে দেখালো ধলেশ্বরী নদীর তীর ঘেঁষে বিস্তর তার কৃষির জগৎ।

অভির শুরুটা ২০০৪ সালে। বাবা মারা যাওয়ার পর কী করবেন, কীভাবে সংসারের হাল ধরবেন ভেবে পাচ্ছিলেন না। একবার গুলশানে দেখলেন বিদেশি সবজি বিক্রি হচ্ছে। সবজিগুলোর দাম অনেক। তিনি চিন্তা করলেন, এইগুলোর চাষ তো তিনিও করতে পারেন। সাত-পাঁচ না ভেবে ২ বিঘা জমি দিয়ে শুরু করলেন বিদেশি সবজির আবাদ। না, কৃষিতে আসার অভির এই সিদ্ধান্ত ভুল ছিল না। চৌদ্দ বছরে তার এই বিদেশি সবজি আবাদি এলাকার পরিধি পৌঁছে গেছে ২০০ বিঘায়। এসব খেতে ফলছে ২৫ থেকে ৩০ রকমের বিদেশি সবজি। 

বিস্তীর্ণ আবাদ খেতের ২০ বিঘা নিজের আর বাকি জমি অভির লিজ নেওয়া। দক্ষিণ ভারতীয়দের অন্যতম সালাদ কারিপাতা, স্যুপকাত, লেমন গ্রাস। অনেকটা জায়গা জুড়ে এসবের আবাদ চলছে। অভি জানালেন, ভোক্তার চাহিদা ও লাভের অংক মাথায় রেখে তিনি মৌসুমভেদে সবজি আবাদ  করেন।

চোখে পড়ল অ্যাভোকাডো ফলের বাগান। বাগানটি একেবারে নতুন। পাঁচ-ছয় বছর আগে ১০টি গাছ রোপণ করা হয়েছিল। সবগুলো গাছেই ফুল আসতে শুরু করেছে। দেখতে অনেকটাই আমের মুকুলের মতো। অ্যাভোকাডো মধ্য আমেরিকা ও মেক্সিকোর জনপ্রিয় ফল। অত্যন্ত পুষ্টিগুণ সমৃদ্ধ এই ফলের উৎপাদন ও বিকিকিনি চলছে এখন বিশ্বজুড়েই । আমাদের দেশেও অনেকেই গড়ে তুলেছেন অ্যাভোকাডোর বাগান। কয়েকদিন আগে ড. শামসুল বারী (রিসার্চ ইনেসিয়েটিভস, বাংলাদেশ-নামের একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের চেয়ারম্যান) ফোনে জানালেন মাগুরার কাজলী গ্রামে তার অ্যাভোকাডো বাগানে প্রচুর ফল ধরেছে, আমি যেন একবার যাই; অথবা অ্যাভোকাডো কোথায় বাজারজাত করা যায় সে ব্যাপারে একটু সহযোগিতা করি। যাওয়া হয়নি তার অ্যাভোকাডোর বাগান দেখতে। মনে পড়ে ২০০৬-এ একবার গিয়েছিলাম তার খামারে কাজুলী খেজুর রসের ওপর কাজ করতে। তখন তিনি খেজুরের রস থেকে সিরাপ তৈরি করে আমেরিকা রপ্তানি করতেন।

যাইহোক, ফিরে আসি অভির খামারে। দলবেঁধে কর্মীরা পিয়াজ পাতা বা ওনিয়ন লিফ নিয়ে কাজ করছে। জানা গেল, এই ওনিয়ন লিফ, ডিল লিফ, স্যালারি লিফ, আইসবার্গ লেটুস পাতা বছরের সব সময় চলে। এজন্য বছরব্যাপী সরবরাহ নিশ্চিত রাখতে উৎপাদন করা হচ্ছে চারাও।

মাঠের সব সবজি এনে স্তূপ করা হয় অভির বাড়ির আঙিনা ও আশপাশের খোলা জায়গায়। তারপর বাছাই ও প্যাকেটজাত করে পাঠানো হয় বাজারে। খামারের উচ্ছিষ্ট সবজি ব্যবহার হচ্ছে গবাদি পশুর উত্কৃষ্ট খাদ্য হিসেবে। এজন্য আগামীতে গরু পালনের একটি পরিকল্পনাও রয়েছে এই খামারির।

উৎপাদিত সব সবজি নিয়মিত সরবরাহ করা হয় দেশের বিভিন্ন জায়গায়। তবে ঢাকার বাইরে চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, সিলেট, খুলনায় বেশি চলে। প্রতিদিন ৬০ থেকে ৭০ হাজার টাকার সবজি বাজারজাত হয়। বছরের হিসাবে প্রায় দুই থেকে আড়াই কোটি টাকার সবজি বাজারজাত করেন কুব্বাত হোসেন অভি। সব খরচা বাদ দিয়ে ৪০-৫০% লাভ থেকে যায়। অভি বলেছেন, জেনে বুঝে কাজ করলে, শ্রম ও নিষ্ঠায় যুক্ত হলে নতুন উদ্যোক্তাদের জন্য বিদেশি সবজি চাষ দারুণ এক অনুশীলনের খাত হয়ে উঠতে পারে। তবে এক্ষেত্রেও সৃষ্টি হয়েছে সবজি উৎপাদকদের চিরাচরিত সংকট হাত বদলের খেলা। মধ্যস্বত্বভোগীদের দৌরাত্ম্য। আবার পাশের দেশ থেকেও আমদানিকৃত সবজি বাজারে তারল্য তৈরি করে। এজন্য নতুন নতুন ফল ফসল কিংবা সবজির চাহিদা সৃষ্টি হলেও উৎপাদন বাড়ানোর সাহস পাচ্ছেন না উদ্যোক্তারা। অভি মনে করছেন, এ ক্ষেত্রে দরকার সরকারের আমদানি নীতিমালায় আরও পরিবর্তন আনা।

আমাদের দেশের সবজি এখন রপ্তানি হচ্ছে বিদেশেও। তবে বিদেশি সবজি আমাদের দেশ থেকে এখনো রপ্তানি শুরু হয়নি। অথচ মানসম্মত উৎপাদন আর প্যাকেজিং করে বিদেশেও রপ্তানি করা সম্ভব। দরকার শুধু বিশুদ্ধ ও বিষমুক্ত সবজি উৎপাদন এবং আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত বাজারজাত নীতিমালা অনুসরণের ক্ষেত্রে কৃষকের পাশাপাশি সংশ্লিষ্ট সবারই আন্তরিকতা।

অভির মতো তরুণ কৃষকদের নতুন সব কৃষি উদ্যোগের মাধ্যমেই বাংলাদেশের কৃষি যেমন পাচ্ছে নতুন নতুন ধারা, তৈরি হচ্ছে বৈচিত্র্যপূর্ণ বাজার, সেই সাথে নতুন উদ্যোক্তাদের সামনে খুলে যাচ্ছে অপার সম্ভাবনার নতুন খাত।

পৃথিবীর দেশে দেশে পড়েছে বাংলাদেশি সবজি উৎপাদনের হিড়িক। বিশেষ করে যারা বৃহস্পতিবার চ্যানেল আইতে হৃদয়ে মাটি ও মানুষ অনুষ্ঠানের প্রবাসে বাঙালির আঙিনা কৃষি দেখেছেন, তারা নিশ্চয়ই লক্ষ্য করেছেন ইউরোপ আমেরিকা প্রবাসীরা এই গ্রীস্মের উষ্ণতাকে কাজে লাগিয়ে বিদেশের মাটিতে দেশি সবজি উৎপাদনের অনন্য নজির গড়েছেন। বাংলাদেশের মাটিতে বিদেশি সবজি তেমনই এক চর্চা। ইউরোপের শীতপ্রধান অঞ্চলের সবজি ফসল আমাদের দেশে উৎপাদনের এই নজির সত্যিই অবাক হওয়ার মতো। এটি বাণিজ্যিক কৃষির বিবেচনায় যেমন দারুণ আশাব্যঞ্জক এক বিষয়, পাশাপাশি আমাদের নিয়মিত খাদ্য ও পুষ্টির ক্ষেত্রেও দারুণ এক বৈচিত্র্যময় ব্যাপার। এখন পুষ্টিগুণ, স্বাদ কিংবা সৌখিনতার হিসেবে যে কোনো সবজি ফসলই আমাদের খাবার টেবিলে নিয়ে আসা আর কঠিন কিছু নয়।

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
ক্ষতিগ্রস্ত ভবনগুলোর নিরাপত্তাঝুঁকি খতিয়ে দেখতে তদন্ত কমিটি
ক্ষতিগ্রস্ত ভবনগুলোর নিরাপত্তাঝুঁকি খতিয়ে দেখতে তদন্ত কমিটি

১ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

৬ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

সর্বদা পরকালের জন্য প্রস্তুত থাকার গুরুত্ব
সর্বদা পরকালের জন্য প্রস্তুত থাকার গুরুত্ব

১৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ফিলিস্তিনে ইসহাক (আ.)-এর স্মৃতি ও সমাধি
ফিলিস্তিনে ইসহাক (আ.)-এর স্মৃতি ও সমাধি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন
রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল
ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা
দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা
ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়
কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা