শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৮ সেপ্টেম্বর, ২০১৮

বিদেশি সবজি চাষে তরুণ উদ্যোক্তার সাফল্য

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
বিদেশি সবজি চাষে তরুণ উদ্যোক্তার সাফল্য

২০১২ সালে দ্য টাইমস অব ইন্ডিয়ায় ভারতের সবজি উৎপাদন নিয়ে একটা প্রতিবেদন পড়েছিলাম। সে সময় ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশ, মহারাষ্ট্র, গুজরাট, কর্ণাটক, কেরালা এবং তামিলনাড়ু ইউরোপে সবজি রপ্তানি করার একটা সরকারি প্রজেক্ট চলছিল। ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের শর্ত মেনে রাজ্যের কৃষকদের তালিকা করে তাদের প্রশিক্ষণ দিয়ে তৈরি করা হয়েছিল মানসম্মত সবজি উৎপাদনের জন্য। হয়তো এরই প্রতিফলন ঘটেছে ভারতের সবজি চাষে। এসেছে বিপ্লব। কারণ স্ট্যাটিসটার দেওয়া তথ্য মতে ভারত ২০১৬ সালে ৩৩ মিলিয়ন মেট্রিক টন সতেজ সবজি উৎপাদন করে পৃথিবীতে চীনের পরবর্তী স্থানটি দখল করে নিয়েছে। সেই সাথে দখল নিয়েছে ইউরোপের সবজি বাজারেরও অনেকখানি।

আমাদের বাংলাদেশের কৃষির যে অগ্রযাত্রা সেটুকু এগিয়ে নেওয়ার পেছনে এককভাবে কৃষকের অবদান অনেক বড়।  নিজস্ব উদ্ভাবনী ক্ষমতায় বাংলাদেশের কৃষিতে কৃষক যুক্ত করেছে নতুন নতুন ধারা। প্রিয় পাঠক, আপনাদের হয়তো মনে আছে ‘হৃদয়ে মাটি ও মানুষের’ একটি প্রতিবেদনে দেখিয়েছিলাম সাভারে সুলতানা রাজিয়া নামের এক নারী উদ্যোক্তার বিশাল সবজির খেত। জমি লিজ নিয়ে তিনি গড়ে তুলেছেন সফল কৃষি খামার। সেখানে চাষ করছেন ব্রোকলি, ফুলকপি, বাঁধাকপি, লেটুসসহ নানা সবজির।

ফল ফসল উৎপাদনের ক্ষেত্রে এখন আর দেশ-কালের ভেদাভেদ থাকছে না। বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি উৎকর্ষের যুগে সব দেশেই ফলছে সব রকমের ফল ফসল। একইভাবে মানুষের পুষ্টিচাহিদার প্রয়োজনে সবজি ফসলের ক্ষেত্রেও এসেছে এই বৈচিত্র্য। শীতপ্রধান অঞ্চলের ফল ফসলে গ্রীষ্মমণ্ডলীয় অঞ্চলে উৎপাদনের ক্ষেত্রে এখন আর তেমন প্রতিবন্ধকতা থাকছে না। একসময় বিদেশি সবজির চাহিদা ছিল অভিজাত হোটেল রেস্তোরাঁয়। এখন জীবন ব্যবস্থার নানামুখী উন্নয়নের সুবাদে অভিজাত ও পুষ্টি সচেতন পরিবারগুলোতেও বিদেশি সবজির চাহিদা তৈরি হয়েছে। এই চাহিদা পূরণের জন্যই দেশের অনেক স্থানেই শুরু হয়েছে বিদেশি সবজির আবাদ। আপনাদের নিশ্চয়ই মনে আছে বগুড়ার শিবগঞ্জের বুজরুক শোকড়া গ্রামের আনছার আলীর কথা। তিনি ইউরোপের বিভিন্ন জনপ্রিয় সবজি আবাদে দেশের মধ্যে প্রথম ব্যাপক সাড়া জাগান।  

গত মার্চে পরিচয় হলো সাভারের হেমায়েতপুরের দক্ষিণমেটকা ডাক্তারবাড়ি এলাকায় তরুণ কৃষি উদ্যোক্তা কুব্বাত হোসেন অভির সঙ্গে। বয়স ৩৫ এর বেশি হবে না। কিন্তু সাভারে প্রায় ২০ বিঘা জমির ওপর তার স্বপ্নের চাষবাস। না, দেশীয় কোনো সবজি নয়। সেখানে আবাদ হচ্ছে ক্যাপসিকাম, চেরি টমেটো, ক্যাবেজ, রেডবিট, সেলেরি, চাইনিজ ক্যাবেজ, বেবি কর্ন, সুইট কর্ন, নীরা লিফ, ব্রোকলিসহ নানা রকমের বিদেশি সবজি। সে ঘুরে ঘুরে দেখালো ধলেশ্বরী নদীর তীর ঘেঁষে বিস্তর তার কৃষির জগৎ।

অভির শুরুটা ২০০৪ সালে। বাবা মারা যাওয়ার পর কী করবেন, কীভাবে সংসারের হাল ধরবেন ভেবে পাচ্ছিলেন না। একবার গুলশানে দেখলেন বিদেশি সবজি বিক্রি হচ্ছে। সবজিগুলোর দাম অনেক। তিনি চিন্তা করলেন, এইগুলোর চাষ তো তিনিও করতে পারেন। সাত-পাঁচ না ভেবে ২ বিঘা জমি দিয়ে শুরু করলেন বিদেশি সবজির আবাদ। না, কৃষিতে আসার অভির এই সিদ্ধান্ত ভুল ছিল না। চৌদ্দ বছরে তার এই বিদেশি সবজি আবাদি এলাকার পরিধি পৌঁছে গেছে ২০০ বিঘায়। এসব খেতে ফলছে ২৫ থেকে ৩০ রকমের বিদেশি সবজি। 

বিস্তীর্ণ আবাদ খেতের ২০ বিঘা নিজের আর বাকি জমি অভির লিজ নেওয়া। দক্ষিণ ভারতীয়দের অন্যতম সালাদ কারিপাতা, স্যুপকাত, লেমন গ্রাস। অনেকটা জায়গা জুড়ে এসবের আবাদ চলছে। অভি জানালেন, ভোক্তার চাহিদা ও লাভের অংক মাথায় রেখে তিনি মৌসুমভেদে সবজি আবাদ  করেন।

চোখে পড়ল অ্যাভোকাডো ফলের বাগান। বাগানটি একেবারে নতুন। পাঁচ-ছয় বছর আগে ১০টি গাছ রোপণ করা হয়েছিল। সবগুলো গাছেই ফুল আসতে শুরু করেছে। দেখতে অনেকটাই আমের মুকুলের মতো। অ্যাভোকাডো মধ্য আমেরিকা ও মেক্সিকোর জনপ্রিয় ফল। অত্যন্ত পুষ্টিগুণ সমৃদ্ধ এই ফলের উৎপাদন ও বিকিকিনি চলছে এখন বিশ্বজুড়েই । আমাদের দেশেও অনেকেই গড়ে তুলেছেন অ্যাভোকাডোর বাগান। কয়েকদিন আগে ড. শামসুল বারী (রিসার্চ ইনেসিয়েটিভস, বাংলাদেশ-নামের একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের চেয়ারম্যান) ফোনে জানালেন মাগুরার কাজলী গ্রামে তার অ্যাভোকাডো বাগানে প্রচুর ফল ধরেছে, আমি যেন একবার যাই; অথবা অ্যাভোকাডো কোথায় বাজারজাত করা যায় সে ব্যাপারে একটু সহযোগিতা করি। যাওয়া হয়নি তার অ্যাভোকাডোর বাগান দেখতে। মনে পড়ে ২০০৬-এ একবার গিয়েছিলাম তার খামারে কাজুলী খেজুর রসের ওপর কাজ করতে। তখন তিনি খেজুরের রস থেকে সিরাপ তৈরি করে আমেরিকা রপ্তানি করতেন।

যাইহোক, ফিরে আসি অভির খামারে। দলবেঁধে কর্মীরা পিয়াজ পাতা বা ওনিয়ন লিফ নিয়ে কাজ করছে। জানা গেল, এই ওনিয়ন লিফ, ডিল লিফ, স্যালারি লিফ, আইসবার্গ লেটুস পাতা বছরের সব সময় চলে। এজন্য বছরব্যাপী সরবরাহ নিশ্চিত রাখতে উৎপাদন করা হচ্ছে চারাও।

মাঠের সব সবজি এনে স্তূপ করা হয় অভির বাড়ির আঙিনা ও আশপাশের খোলা জায়গায়। তারপর বাছাই ও প্যাকেটজাত করে পাঠানো হয় বাজারে। খামারের উচ্ছিষ্ট সবজি ব্যবহার হচ্ছে গবাদি পশুর উত্কৃষ্ট খাদ্য হিসেবে। এজন্য আগামীতে গরু পালনের একটি পরিকল্পনাও রয়েছে এই খামারির।

উৎপাদিত সব সবজি নিয়মিত সরবরাহ করা হয় দেশের বিভিন্ন জায়গায়। তবে ঢাকার বাইরে চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, সিলেট, খুলনায় বেশি চলে। প্রতিদিন ৬০ থেকে ৭০ হাজার টাকার সবজি বাজারজাত হয়। বছরের হিসাবে প্রায় দুই থেকে আড়াই কোটি টাকার সবজি বাজারজাত করেন কুব্বাত হোসেন অভি। সব খরচা বাদ দিয়ে ৪০-৫০% লাভ থেকে যায়। অভি বলেছেন, জেনে বুঝে কাজ করলে, শ্রম ও নিষ্ঠায় যুক্ত হলে নতুন উদ্যোক্তাদের জন্য বিদেশি সবজি চাষ দারুণ এক অনুশীলনের খাত হয়ে উঠতে পারে। তবে এক্ষেত্রেও সৃষ্টি হয়েছে সবজি উৎপাদকদের চিরাচরিত সংকট হাত বদলের খেলা। মধ্যস্বত্বভোগীদের দৌরাত্ম্য। আবার পাশের দেশ থেকেও আমদানিকৃত সবজি বাজারে তারল্য তৈরি করে। এজন্য নতুন নতুন ফল ফসল কিংবা সবজির চাহিদা সৃষ্টি হলেও উৎপাদন বাড়ানোর সাহস পাচ্ছেন না উদ্যোক্তারা। অভি মনে করছেন, এ ক্ষেত্রে দরকার সরকারের আমদানি নীতিমালায় আরও পরিবর্তন আনা।

আমাদের দেশের সবজি এখন রপ্তানি হচ্ছে বিদেশেও। তবে বিদেশি সবজি আমাদের দেশ থেকে এখনো রপ্তানি শুরু হয়নি। অথচ মানসম্মত উৎপাদন আর প্যাকেজিং করে বিদেশেও রপ্তানি করা সম্ভব। দরকার শুধু বিশুদ্ধ ও বিষমুক্ত সবজি উৎপাদন এবং আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত বাজারজাত নীতিমালা অনুসরণের ক্ষেত্রে কৃষকের পাশাপাশি সংশ্লিষ্ট সবারই আন্তরিকতা।

অভির মতো তরুণ কৃষকদের নতুন সব কৃষি উদ্যোগের মাধ্যমেই বাংলাদেশের কৃষি যেমন পাচ্ছে নতুন নতুন ধারা, তৈরি হচ্ছে বৈচিত্র্যপূর্ণ বাজার, সেই সাথে নতুন উদ্যোক্তাদের সামনে খুলে যাচ্ছে অপার সম্ভাবনার নতুন খাত।

পৃথিবীর দেশে দেশে পড়েছে বাংলাদেশি সবজি উৎপাদনের হিড়িক। বিশেষ করে যারা বৃহস্পতিবার চ্যানেল আইতে হৃদয়ে মাটি ও মানুষ অনুষ্ঠানের প্রবাসে বাঙালির আঙিনা কৃষি দেখেছেন, তারা নিশ্চয়ই লক্ষ্য করেছেন ইউরোপ আমেরিকা প্রবাসীরা এই গ্রীস্মের উষ্ণতাকে কাজে লাগিয়ে বিদেশের মাটিতে দেশি সবজি উৎপাদনের অনন্য নজির গড়েছেন। বাংলাদেশের মাটিতে বিদেশি সবজি তেমনই এক চর্চা। ইউরোপের শীতপ্রধান অঞ্চলের সবজি ফসল আমাদের দেশে উৎপাদনের এই নজির সত্যিই অবাক হওয়ার মতো। এটি বাণিজ্যিক কৃষির বিবেচনায় যেমন দারুণ আশাব্যঞ্জক এক বিষয়, পাশাপাশি আমাদের নিয়মিত খাদ্য ও পুষ্টির ক্ষেত্রেও দারুণ এক বৈচিত্র্যময় ব্যাপার। এখন পুষ্টিগুণ, স্বাদ কিংবা সৌখিনতার হিসেবে যে কোনো সবজি ফসলই আমাদের খাবার টেবিলে নিয়ে আসা আর কঠিন কিছু নয়।

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব

এই বিভাগের আরও খবর
পাচার টাকা উদ্ধার
পাচার টাকা উদ্ধার
গুমে মৃত্যুদণ্ড
গুমে মৃত্যুদণ্ড
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
গণসংযোগে গুলি
গণসংযোগে গুলি
মহান ৭ নভেম্বর
মহান ৭ নভেম্বর
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
সর্বশেষ খবর
শাবির এফইটি সোসাইটির সভাপতি ফাহিম, সম্পাদক অভি
শাবির এফইটি সোসাইটির সভাপতি ফাহিম, সম্পাদক অভি

১ সেকেন্ড আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচের টিকিটের মূল্য প্রকাশ, কাটবেন যেভাবে
বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচের টিকিটের মূল্য প্রকাশ, কাটবেন যেভাবে

২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সেন্টমার্টিনে ১৯ জেলে আটক
সেন্টমার্টিনে ১৯ জেলে আটক

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোবাইল আসক্তি বদলে দেবে দেহের গঠন
মোবাইল আসক্তি বদলে দেবে দেহের গঠন

৫ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‘স্বাধীনতা রক্ষায় বিএনপিকে বিজয়ী করা ছাড়া বিকল্প নেই’
‘স্বাধীনতা রক্ষায় বিএনপিকে বিজয়ী করা ছাড়া বিকল্প নেই’

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘সম্পর্ক দুই মিনিটে তৈরি হয়ে যাওয়া নুডুলসের মতো নয়’
‘সম্পর্ক দুই মিনিটে তৈরি হয়ে যাওয়া নুডুলসের মতো নয়’

৯ মিনিট আগে | শোবিজ

আমরা অসাম্প্রদায়িক, গণতান্ত্রিক সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ে তুলতে চাই : মির্জা ফখরুল
আমরা অসাম্প্রদায়িক, গণতান্ত্রিক সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ে তুলতে চাই : মির্জা ফখরুল

১০ মিনিট আগে | রাজনীতি

শিক্ষার মানোন্নয়নে শিক্ষক-অভিভাবকের ভূমিকা অপরিসীম: মাহমুদ হাসান খান
শিক্ষার মানোন্নয়নে শিক্ষক-অভিভাবকের ভূমিকা অপরিসীম: মাহমুদ হাসান খান

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ছোট্ট শিশু মরিয়ম ও ইসমাইলের দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান
ছোট্ট শিশু মরিয়ম ও ইসমাইলের দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান

১৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিশ্বনাথে ৬ চোরাই সিএনজি উদ্ধার, ১ আটক
বিশ্বনাথে ৬ চোরাই সিএনজি উদ্ধার, ১ আটক

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

র‍্যাবের পোশাক পরে ২৫ লাখ টাকা ছিনতাই করল দুর্বৃত্তরা
র‍্যাবের পোশাক পরে ২৫ লাখ টাকা ছিনতাই করল দুর্বৃত্তরা

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেরপুরে ফাইনাল ম্যাচ দেখতে দর্শকদের উপচে ভরা ভিড়
শেরপুরে ফাইনাল ম্যাচ দেখতে দর্শকদের উপচে ভরা ভিড়

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৭ নভেম্বর জাতীয় ঐক্য পুনর্জাগরণের দিন : মীর হেলাল
৭ নভেম্বর জাতীয় ঐক্য পুনর্জাগরণের দিন : মীর হেলাল

২০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা
যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা

৩০ মিনিট আগে | রাজনীতি

সীতাকুন্ডে ১১ ঘণ্টা পর ট্রেনের লাইনচ্যুত বগি উদ্ধার
সীতাকুন্ডে ১১ ঘণ্টা পর ট্রেনের লাইনচ্যুত বগি উদ্ধার

৩৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কুলাউড়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সেলাই প্রশিক্ষণ কেন্দ্র চালু
কুলাউড়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সেলাই প্রশিক্ষণ কেন্দ্র চালু

৩৪ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বাঞ্ছারামপুরে জাতীয় সংহতি দিবসে বিএনপির সমাবেশ
বাঞ্ছারামপুরে জাতীয় সংহতি দিবসে বিএনপির সমাবেশ

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘আঙ্গুল বাঁকা করে ঘি খাওয়া’ ’৭১ সালেই প্রত্যক্ষ করেছে জনগণ : প্রিন্স
‘আঙ্গুল বাঁকা করে ঘি খাওয়া’ ’৭১ সালেই প্রত্যক্ষ করেছে জনগণ : প্রিন্স

৪১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

দিনাজপুরে বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা শেষে মুক্তিযোদ্ধা সমাবেশ
দিনাজপুরে বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা শেষে মুক্তিযোদ্ধা সমাবেশ

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে কৃষক সমাবেশ
গাজীপুরে কৃষক সমাবেশ

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় ইজিবাইক চালক হত্যায় গ্রেফতার ২
বগুড়ায় ইজিবাইক চালক হত্যায় গ্রেফতার ২

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কলেজের মেয়েরা তো প্রতি সপ্তাহেই বয়ফ্রেন্ড বদলায়: রাভিনা
কলেজের মেয়েরা তো প্রতি সপ্তাহেই বয়ফ্রেন্ড বদলায়: রাভিনা

৫৩ মিনিট আগে | শোবিজ

সংস্কার ছাড়া জনগণের কাছে আর কোনো নির্বাচন গ্রহণযোগ্য নয় : মামুনুল হক
সংস্কার ছাড়া জনগণের কাছে আর কোনো নির্বাচন গ্রহণযোগ্য নয় : মামুনুল হক

৫৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

২৩ মাঠ কর্মকর্তাকে বদলি করলো ইসি
২৩ মাঠ কর্মকর্তাকে বদলি করলো ইসি

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

নেত্রকোনায় সীমান্তে ফ্রি মেডিক্যাল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত
নেত্রকোনায় সীমান্তে ফ্রি মেডিক্যাল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভোট নিয়ে আর কাউকে ছিনিমিনি খেলতে দেওয়া হবে না : আজহারুল ইসলাম মান্নান
ভোট নিয়ে আর কাউকে ছিনিমিনি খেলতে দেওয়া হবে না : আজহারুল ইসলাম মান্নান

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ডেঙ্গুসহ নানাবিধ রোগ থেকে মুক্তি দিতে পারে পরিচ্ছন্নতা : সাইফুল আলম
ডেঙ্গুসহ নানাবিধ রোগ থেকে মুক্তি দিতে পারে পরিচ্ছন্নতা : সাইফুল আলম

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গণতন্ত্র ও ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠায় এগিয়ে আসতে হবে : তৃপ্তি
গণতন্ত্র ও ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠায় এগিয়ে আসতে হবে : তৃপ্তি

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল
দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ
ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ

২১ ঘণ্টা আগে | টক শো

আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের
নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি
জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!
ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন
দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান
মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!
মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং
বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা
ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা
শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন
রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের
চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!
ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প
জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি
রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?
পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ
করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি
এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের
অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মনে হচ্ছে নির্বাচন বানচাল করা গণহত্যাকারীদের একমাত্র লক্ষ্য : প্রিন্স
মনে হচ্ছে নির্বাচন বানচাল করা গণহত্যাকারীদের একমাত্র লক্ষ্য : প্রিন্স

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির
মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই কাজরী এখন
সেই কাজরী এখন

শোবিজ

আসছে হেরোইনের কাঁচামাল
আসছে হেরোইনের কাঁচামাল

পেছনের পৃষ্ঠা

নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা
নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা

শনিবারের সকাল

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না
‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে

নগর জীবন

ঝুঁকিতে ৭ কোটি পোশাকশ্রমিক
ঝুঁকিতে ৭ কোটি পোশাকশ্রমিক

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র
গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ
দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা
উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা

নগর জীবন

এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ
এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ

মাঠে ময়দানে

দেড় হাজার কোটি টাকার সুফল প্রকল্পে দুর্নীতি
দেড় হাজার কোটি টাকার সুফল প্রকল্পে দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজের সেই ছবি
নায়করাজের সেই ছবি

শোবিজ

হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র

সম্পাদকীয়

সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা
সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা

মাঠে ময়দানে

সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের
সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের

নগর জীবন

কালের সাক্ষী তমাল গাছটি
কালের সাক্ষী তমাল গাছটি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই
ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই

মাঠে ময়দানে

চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর
চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর

দেশগ্রাম

খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব
খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব

মাঠে ময়দানে

আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে
আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে

মাঠে ময়দানে

বছরের শুরুতে সব বই পাবে না শিক্ষার্থীরা
বছরের শুরুতে সব বই পাবে না শিক্ষার্থীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার
বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা
ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা

মাঠে ময়দানে

বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড
বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড

পূর্ব-পশ্চিম

দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার
দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের
আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের

দেশগ্রাম

মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ
মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ

দেশগ্রাম