শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৮ সেপ্টেম্বর, ২০১৮

বিদেশি সবজি চাষে তরুণ উদ্যোক্তার সাফল্য

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
বিদেশি সবজি চাষে তরুণ উদ্যোক্তার সাফল্য

২০১২ সালে দ্য টাইমস অব ইন্ডিয়ায় ভারতের সবজি উৎপাদন নিয়ে একটা প্রতিবেদন পড়েছিলাম। সে সময় ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশ, মহারাষ্ট্র, গুজরাট, কর্ণাটক, কেরালা এবং তামিলনাড়ু ইউরোপে সবজি রপ্তানি করার একটা সরকারি প্রজেক্ট চলছিল। ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের শর্ত মেনে রাজ্যের কৃষকদের তালিকা করে তাদের প্রশিক্ষণ দিয়ে তৈরি করা হয়েছিল মানসম্মত সবজি উৎপাদনের জন্য। হয়তো এরই প্রতিফলন ঘটেছে ভারতের সবজি চাষে। এসেছে বিপ্লব। কারণ স্ট্যাটিসটার দেওয়া তথ্য মতে ভারত ২০১৬ সালে ৩৩ মিলিয়ন মেট্রিক টন সতেজ সবজি উৎপাদন করে পৃথিবীতে চীনের পরবর্তী স্থানটি দখল করে নিয়েছে। সেই সাথে দখল নিয়েছে ইউরোপের সবজি বাজারেরও অনেকখানি।

আমাদের বাংলাদেশের কৃষির যে অগ্রযাত্রা সেটুকু এগিয়ে নেওয়ার পেছনে এককভাবে কৃষকের অবদান অনেক বড়।  নিজস্ব উদ্ভাবনী ক্ষমতায় বাংলাদেশের কৃষিতে কৃষক যুক্ত করেছে নতুন নতুন ধারা। প্রিয় পাঠক, আপনাদের হয়তো মনে আছে ‘হৃদয়ে মাটি ও মানুষের’ একটি প্রতিবেদনে দেখিয়েছিলাম সাভারে সুলতানা রাজিয়া নামের এক নারী উদ্যোক্তার বিশাল সবজির খেত। জমি লিজ নিয়ে তিনি গড়ে তুলেছেন সফল কৃষি খামার। সেখানে চাষ করছেন ব্রোকলি, ফুলকপি, বাঁধাকপি, লেটুসসহ নানা সবজির।

ফল ফসল উৎপাদনের ক্ষেত্রে এখন আর দেশ-কালের ভেদাভেদ থাকছে না। বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি উৎকর্ষের যুগে সব দেশেই ফলছে সব রকমের ফল ফসল। একইভাবে মানুষের পুষ্টিচাহিদার প্রয়োজনে সবজি ফসলের ক্ষেত্রেও এসেছে এই বৈচিত্র্য। শীতপ্রধান অঞ্চলের ফল ফসলে গ্রীষ্মমণ্ডলীয় অঞ্চলে উৎপাদনের ক্ষেত্রে এখন আর তেমন প্রতিবন্ধকতা থাকছে না। একসময় বিদেশি সবজির চাহিদা ছিল অভিজাত হোটেল রেস্তোরাঁয়। এখন জীবন ব্যবস্থার নানামুখী উন্নয়নের সুবাদে অভিজাত ও পুষ্টি সচেতন পরিবারগুলোতেও বিদেশি সবজির চাহিদা তৈরি হয়েছে। এই চাহিদা পূরণের জন্যই দেশের অনেক স্থানেই শুরু হয়েছে বিদেশি সবজির আবাদ। আপনাদের নিশ্চয়ই মনে আছে বগুড়ার শিবগঞ্জের বুজরুক শোকড়া গ্রামের আনছার আলীর কথা। তিনি ইউরোপের বিভিন্ন জনপ্রিয় সবজি আবাদে দেশের মধ্যে প্রথম ব্যাপক সাড়া জাগান।  

গত মার্চে পরিচয় হলো সাভারের হেমায়েতপুরের দক্ষিণমেটকা ডাক্তারবাড়ি এলাকায় তরুণ কৃষি উদ্যোক্তা কুব্বাত হোসেন অভির সঙ্গে। বয়স ৩৫ এর বেশি হবে না। কিন্তু সাভারে প্রায় ২০ বিঘা জমির ওপর তার স্বপ্নের চাষবাস। না, দেশীয় কোনো সবজি নয়। সেখানে আবাদ হচ্ছে ক্যাপসিকাম, চেরি টমেটো, ক্যাবেজ, রেডবিট, সেলেরি, চাইনিজ ক্যাবেজ, বেবি কর্ন, সুইট কর্ন, নীরা লিফ, ব্রোকলিসহ নানা রকমের বিদেশি সবজি। সে ঘুরে ঘুরে দেখালো ধলেশ্বরী নদীর তীর ঘেঁষে বিস্তর তার কৃষির জগৎ।

অভির শুরুটা ২০০৪ সালে। বাবা মারা যাওয়ার পর কী করবেন, কীভাবে সংসারের হাল ধরবেন ভেবে পাচ্ছিলেন না। একবার গুলশানে দেখলেন বিদেশি সবজি বিক্রি হচ্ছে। সবজিগুলোর দাম অনেক। তিনি চিন্তা করলেন, এইগুলোর চাষ তো তিনিও করতে পারেন। সাত-পাঁচ না ভেবে ২ বিঘা জমি দিয়ে শুরু করলেন বিদেশি সবজির আবাদ। না, কৃষিতে আসার অভির এই সিদ্ধান্ত ভুল ছিল না। চৌদ্দ বছরে তার এই বিদেশি সবজি আবাদি এলাকার পরিধি পৌঁছে গেছে ২০০ বিঘায়। এসব খেতে ফলছে ২৫ থেকে ৩০ রকমের বিদেশি সবজি। 

বিস্তীর্ণ আবাদ খেতের ২০ বিঘা নিজের আর বাকি জমি অভির লিজ নেওয়া। দক্ষিণ ভারতীয়দের অন্যতম সালাদ কারিপাতা, স্যুপকাত, লেমন গ্রাস। অনেকটা জায়গা জুড়ে এসবের আবাদ চলছে। অভি জানালেন, ভোক্তার চাহিদা ও লাভের অংক মাথায় রেখে তিনি মৌসুমভেদে সবজি আবাদ  করেন।

চোখে পড়ল অ্যাভোকাডো ফলের বাগান। বাগানটি একেবারে নতুন। পাঁচ-ছয় বছর আগে ১০টি গাছ রোপণ করা হয়েছিল। সবগুলো গাছেই ফুল আসতে শুরু করেছে। দেখতে অনেকটাই আমের মুকুলের মতো। অ্যাভোকাডো মধ্য আমেরিকা ও মেক্সিকোর জনপ্রিয় ফল। অত্যন্ত পুষ্টিগুণ সমৃদ্ধ এই ফলের উৎপাদন ও বিকিকিনি চলছে এখন বিশ্বজুড়েই । আমাদের দেশেও অনেকেই গড়ে তুলেছেন অ্যাভোকাডোর বাগান। কয়েকদিন আগে ড. শামসুল বারী (রিসার্চ ইনেসিয়েটিভস, বাংলাদেশ-নামের একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের চেয়ারম্যান) ফোনে জানালেন মাগুরার কাজলী গ্রামে তার অ্যাভোকাডো বাগানে প্রচুর ফল ধরেছে, আমি যেন একবার যাই; অথবা অ্যাভোকাডো কোথায় বাজারজাত করা যায় সে ব্যাপারে একটু সহযোগিতা করি। যাওয়া হয়নি তার অ্যাভোকাডোর বাগান দেখতে। মনে পড়ে ২০০৬-এ একবার গিয়েছিলাম তার খামারে কাজুলী খেজুর রসের ওপর কাজ করতে। তখন তিনি খেজুরের রস থেকে সিরাপ তৈরি করে আমেরিকা রপ্তানি করতেন।

যাইহোক, ফিরে আসি অভির খামারে। দলবেঁধে কর্মীরা পিয়াজ পাতা বা ওনিয়ন লিফ নিয়ে কাজ করছে। জানা গেল, এই ওনিয়ন লিফ, ডিল লিফ, স্যালারি লিফ, আইসবার্গ লেটুস পাতা বছরের সব সময় চলে। এজন্য বছরব্যাপী সরবরাহ নিশ্চিত রাখতে উৎপাদন করা হচ্ছে চারাও।

মাঠের সব সবজি এনে স্তূপ করা হয় অভির বাড়ির আঙিনা ও আশপাশের খোলা জায়গায়। তারপর বাছাই ও প্যাকেটজাত করে পাঠানো হয় বাজারে। খামারের উচ্ছিষ্ট সবজি ব্যবহার হচ্ছে গবাদি পশুর উত্কৃষ্ট খাদ্য হিসেবে। এজন্য আগামীতে গরু পালনের একটি পরিকল্পনাও রয়েছে এই খামারির।

উৎপাদিত সব সবজি নিয়মিত সরবরাহ করা হয় দেশের বিভিন্ন জায়গায়। তবে ঢাকার বাইরে চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, সিলেট, খুলনায় বেশি চলে। প্রতিদিন ৬০ থেকে ৭০ হাজার টাকার সবজি বাজারজাত হয়। বছরের হিসাবে প্রায় দুই থেকে আড়াই কোটি টাকার সবজি বাজারজাত করেন কুব্বাত হোসেন অভি। সব খরচা বাদ দিয়ে ৪০-৫০% লাভ থেকে যায়। অভি বলেছেন, জেনে বুঝে কাজ করলে, শ্রম ও নিষ্ঠায় যুক্ত হলে নতুন উদ্যোক্তাদের জন্য বিদেশি সবজি চাষ দারুণ এক অনুশীলনের খাত হয়ে উঠতে পারে। তবে এক্ষেত্রেও সৃষ্টি হয়েছে সবজি উৎপাদকদের চিরাচরিত সংকট হাত বদলের খেলা। মধ্যস্বত্বভোগীদের দৌরাত্ম্য। আবার পাশের দেশ থেকেও আমদানিকৃত সবজি বাজারে তারল্য তৈরি করে। এজন্য নতুন নতুন ফল ফসল কিংবা সবজির চাহিদা সৃষ্টি হলেও উৎপাদন বাড়ানোর সাহস পাচ্ছেন না উদ্যোক্তারা। অভি মনে করছেন, এ ক্ষেত্রে দরকার সরকারের আমদানি নীতিমালায় আরও পরিবর্তন আনা।

আমাদের দেশের সবজি এখন রপ্তানি হচ্ছে বিদেশেও। তবে বিদেশি সবজি আমাদের দেশ থেকে এখনো রপ্তানি শুরু হয়নি। অথচ মানসম্মত উৎপাদন আর প্যাকেজিং করে বিদেশেও রপ্তানি করা সম্ভব। দরকার শুধু বিশুদ্ধ ও বিষমুক্ত সবজি উৎপাদন এবং আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত বাজারজাত নীতিমালা অনুসরণের ক্ষেত্রে কৃষকের পাশাপাশি সংশ্লিষ্ট সবারই আন্তরিকতা।

অভির মতো তরুণ কৃষকদের নতুন সব কৃষি উদ্যোগের মাধ্যমেই বাংলাদেশের কৃষি যেমন পাচ্ছে নতুন নতুন ধারা, তৈরি হচ্ছে বৈচিত্র্যপূর্ণ বাজার, সেই সাথে নতুন উদ্যোক্তাদের সামনে খুলে যাচ্ছে অপার সম্ভাবনার নতুন খাত।

পৃথিবীর দেশে দেশে পড়েছে বাংলাদেশি সবজি উৎপাদনের হিড়িক। বিশেষ করে যারা বৃহস্পতিবার চ্যানেল আইতে হৃদয়ে মাটি ও মানুষ অনুষ্ঠানের প্রবাসে বাঙালির আঙিনা কৃষি দেখেছেন, তারা নিশ্চয়ই লক্ষ্য করেছেন ইউরোপ আমেরিকা প্রবাসীরা এই গ্রীস্মের উষ্ণতাকে কাজে লাগিয়ে বিদেশের মাটিতে দেশি সবজি উৎপাদনের অনন্য নজির গড়েছেন। বাংলাদেশের মাটিতে বিদেশি সবজি তেমনই এক চর্চা। ইউরোপের শীতপ্রধান অঞ্চলের সবজি ফসল আমাদের দেশে উৎপাদনের এই নজির সত্যিই অবাক হওয়ার মতো। এটি বাণিজ্যিক কৃষির বিবেচনায় যেমন দারুণ আশাব্যঞ্জক এক বিষয়, পাশাপাশি আমাদের নিয়মিত খাদ্য ও পুষ্টির ক্ষেত্রেও দারুণ এক বৈচিত্র্যময় ব্যাপার। এখন পুষ্টিগুণ, স্বাদ কিংবা সৌখিনতার হিসেবে যে কোনো সবজি ফসলই আমাদের খাবার টেবিলে নিয়ে আসা আর কঠিন কিছু নয়।

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব

এই বিভাগের আরও খবর
ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ
নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
ডেঙ্গুর চোখ রাঙানি
ডেঙ্গুর চোখ রাঙানি
মার্কিন শুল্ক তাণ্ডব
মার্কিন শুল্ক তাণ্ডব
মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব
মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব
জ্ঞানতাপস ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্
জ্ঞানতাপস ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ
নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সর্বশেষ খবর
এসএসসিতে ফেল : বরিশালে পাঁচ ছাত্রীর আত্মহত্যার চেষ্টা, দুইজনের মৃত্যু
এসএসসিতে ফেল : বরিশালে পাঁচ ছাত্রীর আত্মহত্যার চেষ্টা, দুইজনের মৃত্যু

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

সিরাজদীখানে জমির বিরোধে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা
সিরাজদীখানে জমির বিরোধে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানা বৃষ্টির প্রভাব রাজধানীর বাজারে
টানা বৃষ্টির প্রভাব রাজধানীর বাজারে

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এসএসসিতে অকৃতকার্য হওয়ায় গেন্ডারিয়ায় শিক্ষার্থীর 'আত্মহত্যা'
এসএসসিতে অকৃতকার্য হওয়ায় গেন্ডারিয়ায় শিক্ষার্থীর 'আত্মহত্যা'

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেরাটনে কোস্টাল কার্নিভাল
শেরাটনে কোস্টাল কার্নিভাল

৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের
ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাকে মারধর করায় যুবককে পিটিয়ে হত্যা করল স্বজনরা
মাকে মারধর করায় যুবককে পিটিয়ে হত্যা করল স্বজনরা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চমেক শিক্ষার্থীদের দুই দফা দাবি
চমেক শিক্ষার্থীদের দুই দফা দাবি

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে ৭ উইকেটে হারাল শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে ৭ উইকেটে হারাল শ্রীলঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুর কারাগার থেকে পালিয়ে আসা হাজতি নারায়ণগঞ্জে গ্রেফতার
শেরপুর কারাগার থেকে পালিয়ে আসা হাজতি নারায়ণগঞ্জে গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুকসুদপুরে দাখিল পরীক্ষায় অকৃতকার্য হওয়ায় আত্মহত্যা
মুকসুদপুরে দাখিল পরীক্ষায় অকৃতকার্য হওয়ায় আত্মহত্যা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুশইনের মাধ্যমে মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে : বিজিবি মহাপরিচালক
পুশইনের মাধ্যমে মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে : বিজিবি মহাপরিচালক

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান
ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৭ শিক্ষকের ৫ পরীক্ষার্থী, পাস করেছে মাত্র একজন
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৭ শিক্ষকের ৫ পরীক্ষার্থী, পাস করেছে মাত্র একজন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে আরও ১৪ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ১৪ জনের করোনা শনাক্ত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পটুয়াখালীর চারটি স্কুলে এসএসসি পরীক্ষায় পাস শূন্য
পটুয়াখালীর চারটি স্কুলে এসএসসি পরীক্ষায় পাস শূন্য

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপির সাবেক সেক্রেটারিসহ অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী খালাস
বিএনপির সাবেক সেক্রেটারিসহ অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী খালাস

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২
মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনাপোল দিয়ে উপহারের আম গেল ভারতে
বেনাপোল দিয়ে উপহারের আম গেল ভারতে

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক
কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫
একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোংলা বন্দরে গত অর্থবছরে সকল লক্ষমাত্রায়ই সাফল্য
মোংলা বন্দরে গত অর্থবছরে সকল লক্ষমাত্রায়ই সাফল্য

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কুলাউড়ায় বর্জ্য অপসারণে পৌরসভা-ব্যবসায়ীদের সভা
কুলাউড়ায় বর্জ্য অপসারণে পৌরসভা-ব্যবসায়ীদের সভা

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

খুবিতে ‘ট্রান্সফরমেটিভ রিসার্চ’ 
বিষয়ক জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত
খুবিতে ‘ট্রান্সফরমেটিভ রিসার্চ’  বিষয়ক জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ: পাসের হার ৬৮.৪৫, যেভাবে জানবেন ফলাফল
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ: পাসের হার ৬৮.৪৫, যেভাবে জানবেন ফলাফল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও একটি জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথি
আরও একটি জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন
জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন
দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন

১৮ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বন্যায় তিন বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত
বন্যায় তিন বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়
পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সেপটিক ট্যাংক থেকে ৪ তরুণের মরদেহ উদ্ধার
সেপটিক ট্যাংক থেকে ৪ তরুণের মরদেহ উদ্ধার

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি সামরিক বহরে কাসাম বিগ্রেডের হামলা
ইসরায়েলি সামরিক বহরে কাসাম বিগ্রেডের হামলা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!
ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড
পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলবিরোধী মন্তব্যে জাতিসংঘ দূতের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
ইসরায়েলবিরোধী মন্তব্যে জাতিসংঘ দূতের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াটসঅ্যাপকে টক্কর দিতে আসছে বিটচ্যাট, চলবে ইন্টারনেট ছাড়াই
হোয়াটসঅ্যাপকে টক্কর দিতে আসছে বিটচ্যাট, চলবে ইন্টারনেট ছাড়াই

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল
পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরের মধ্যে ঝড় হতে পারে যে সাত অঞ্চলে
দুপুরের মধ্যে ঝড় হতে পারে যে সাত অঞ্চলে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস
ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর
ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩
লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় আধুনিক ‘বন্দিশিবির’ গড়ার পরিকল্পনা ইসরায়েলের
গাজায় আধুনিক ‘বন্দিশিবির’ গড়ার পরিকল্পনা ইসরায়েলের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসির রেকর্ড গড়া রাতে জয় পেল ইন্টার মায়ামি
মেসির রেকর্ড গড়া রাতে জয় পেল ইন্টার মায়ামি

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন
পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মতিঝিল আইডিয়ালে পাসের হার ৯৭.৯৫ শতাংশ
মতিঝিল আইডিয়ালে পাসের হার ৯৭.৯৫ শতাংশ

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ
শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন

সম্পাদকীয়

নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি

সম্পাদকীয়

পালিয়ে গেছে দস্যি ছেলে
পালিয়ে গেছে দস্যি ছেলে

ডাংগুলি