শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৮ সেপ্টেম্বর, ২০১৮

বিদেশি সবজি চাষে তরুণ উদ্যোক্তার সাফল্য

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
বিদেশি সবজি চাষে তরুণ উদ্যোক্তার সাফল্য

২০১২ সালে দ্য টাইমস অব ইন্ডিয়ায় ভারতের সবজি উৎপাদন নিয়ে একটা প্রতিবেদন পড়েছিলাম। সে সময় ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশ, মহারাষ্ট্র, গুজরাট, কর্ণাটক, কেরালা এবং তামিলনাড়ু ইউরোপে সবজি রপ্তানি করার একটা সরকারি প্রজেক্ট চলছিল। ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের শর্ত মেনে রাজ্যের কৃষকদের তালিকা করে তাদের প্রশিক্ষণ দিয়ে তৈরি করা হয়েছিল মানসম্মত সবজি উৎপাদনের জন্য। হয়তো এরই প্রতিফলন ঘটেছে ভারতের সবজি চাষে। এসেছে বিপ্লব। কারণ স্ট্যাটিসটার দেওয়া তথ্য মতে ভারত ২০১৬ সালে ৩৩ মিলিয়ন মেট্রিক টন সতেজ সবজি উৎপাদন করে পৃথিবীতে চীনের পরবর্তী স্থানটি দখল করে নিয়েছে। সেই সাথে দখল নিয়েছে ইউরোপের সবজি বাজারেরও অনেকখানি।

আমাদের বাংলাদেশের কৃষির যে অগ্রযাত্রা সেটুকু এগিয়ে নেওয়ার পেছনে এককভাবে কৃষকের অবদান অনেক বড়।  নিজস্ব উদ্ভাবনী ক্ষমতায় বাংলাদেশের কৃষিতে কৃষক যুক্ত করেছে নতুন নতুন ধারা। প্রিয় পাঠক, আপনাদের হয়তো মনে আছে ‘হৃদয়ে মাটি ও মানুষের’ একটি প্রতিবেদনে দেখিয়েছিলাম সাভারে সুলতানা রাজিয়া নামের এক নারী উদ্যোক্তার বিশাল সবজির খেত। জমি লিজ নিয়ে তিনি গড়ে তুলেছেন সফল কৃষি খামার। সেখানে চাষ করছেন ব্রোকলি, ফুলকপি, বাঁধাকপি, লেটুসসহ নানা সবজির।

ফল ফসল উৎপাদনের ক্ষেত্রে এখন আর দেশ-কালের ভেদাভেদ থাকছে না। বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি উৎকর্ষের যুগে সব দেশেই ফলছে সব রকমের ফল ফসল। একইভাবে মানুষের পুষ্টিচাহিদার প্রয়োজনে সবজি ফসলের ক্ষেত্রেও এসেছে এই বৈচিত্র্য। শীতপ্রধান অঞ্চলের ফল ফসলে গ্রীষ্মমণ্ডলীয় অঞ্চলে উৎপাদনের ক্ষেত্রে এখন আর তেমন প্রতিবন্ধকতা থাকছে না। একসময় বিদেশি সবজির চাহিদা ছিল অভিজাত হোটেল রেস্তোরাঁয়। এখন জীবন ব্যবস্থার নানামুখী উন্নয়নের সুবাদে অভিজাত ও পুষ্টি সচেতন পরিবারগুলোতেও বিদেশি সবজির চাহিদা তৈরি হয়েছে। এই চাহিদা পূরণের জন্যই দেশের অনেক স্থানেই শুরু হয়েছে বিদেশি সবজির আবাদ। আপনাদের নিশ্চয়ই মনে আছে বগুড়ার শিবগঞ্জের বুজরুক শোকড়া গ্রামের আনছার আলীর কথা। তিনি ইউরোপের বিভিন্ন জনপ্রিয় সবজি আবাদে দেশের মধ্যে প্রথম ব্যাপক সাড়া জাগান।  

গত মার্চে পরিচয় হলো সাভারের হেমায়েতপুরের দক্ষিণমেটকা ডাক্তারবাড়ি এলাকায় তরুণ কৃষি উদ্যোক্তা কুব্বাত হোসেন অভির সঙ্গে। বয়স ৩৫ এর বেশি হবে না। কিন্তু সাভারে প্রায় ২০ বিঘা জমির ওপর তার স্বপ্নের চাষবাস। না, দেশীয় কোনো সবজি নয়। সেখানে আবাদ হচ্ছে ক্যাপসিকাম, চেরি টমেটো, ক্যাবেজ, রেডবিট, সেলেরি, চাইনিজ ক্যাবেজ, বেবি কর্ন, সুইট কর্ন, নীরা লিফ, ব্রোকলিসহ নানা রকমের বিদেশি সবজি। সে ঘুরে ঘুরে দেখালো ধলেশ্বরী নদীর তীর ঘেঁষে বিস্তর তার কৃষির জগৎ।

অভির শুরুটা ২০০৪ সালে। বাবা মারা যাওয়ার পর কী করবেন, কীভাবে সংসারের হাল ধরবেন ভেবে পাচ্ছিলেন না। একবার গুলশানে দেখলেন বিদেশি সবজি বিক্রি হচ্ছে। সবজিগুলোর দাম অনেক। তিনি চিন্তা করলেন, এইগুলোর চাষ তো তিনিও করতে পারেন। সাত-পাঁচ না ভেবে ২ বিঘা জমি দিয়ে শুরু করলেন বিদেশি সবজির আবাদ। না, কৃষিতে আসার অভির এই সিদ্ধান্ত ভুল ছিল না। চৌদ্দ বছরে তার এই বিদেশি সবজি আবাদি এলাকার পরিধি পৌঁছে গেছে ২০০ বিঘায়। এসব খেতে ফলছে ২৫ থেকে ৩০ রকমের বিদেশি সবজি। 

বিস্তীর্ণ আবাদ খেতের ২০ বিঘা নিজের আর বাকি জমি অভির লিজ নেওয়া। দক্ষিণ ভারতীয়দের অন্যতম সালাদ কারিপাতা, স্যুপকাত, লেমন গ্রাস। অনেকটা জায়গা জুড়ে এসবের আবাদ চলছে। অভি জানালেন, ভোক্তার চাহিদা ও লাভের অংক মাথায় রেখে তিনি মৌসুমভেদে সবজি আবাদ  করেন।

চোখে পড়ল অ্যাভোকাডো ফলের বাগান। বাগানটি একেবারে নতুন। পাঁচ-ছয় বছর আগে ১০টি গাছ রোপণ করা হয়েছিল। সবগুলো গাছেই ফুল আসতে শুরু করেছে। দেখতে অনেকটাই আমের মুকুলের মতো। অ্যাভোকাডো মধ্য আমেরিকা ও মেক্সিকোর জনপ্রিয় ফল। অত্যন্ত পুষ্টিগুণ সমৃদ্ধ এই ফলের উৎপাদন ও বিকিকিনি চলছে এখন বিশ্বজুড়েই । আমাদের দেশেও অনেকেই গড়ে তুলেছেন অ্যাভোকাডোর বাগান। কয়েকদিন আগে ড. শামসুল বারী (রিসার্চ ইনেসিয়েটিভস, বাংলাদেশ-নামের একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের চেয়ারম্যান) ফোনে জানালেন মাগুরার কাজলী গ্রামে তার অ্যাভোকাডো বাগানে প্রচুর ফল ধরেছে, আমি যেন একবার যাই; অথবা অ্যাভোকাডো কোথায় বাজারজাত করা যায় সে ব্যাপারে একটু সহযোগিতা করি। যাওয়া হয়নি তার অ্যাভোকাডোর বাগান দেখতে। মনে পড়ে ২০০৬-এ একবার গিয়েছিলাম তার খামারে কাজুলী খেজুর রসের ওপর কাজ করতে। তখন তিনি খেজুরের রস থেকে সিরাপ তৈরি করে আমেরিকা রপ্তানি করতেন।

যাইহোক, ফিরে আসি অভির খামারে। দলবেঁধে কর্মীরা পিয়াজ পাতা বা ওনিয়ন লিফ নিয়ে কাজ করছে। জানা গেল, এই ওনিয়ন লিফ, ডিল লিফ, স্যালারি লিফ, আইসবার্গ লেটুস পাতা বছরের সব সময় চলে। এজন্য বছরব্যাপী সরবরাহ নিশ্চিত রাখতে উৎপাদন করা হচ্ছে চারাও।

মাঠের সব সবজি এনে স্তূপ করা হয় অভির বাড়ির আঙিনা ও আশপাশের খোলা জায়গায়। তারপর বাছাই ও প্যাকেটজাত করে পাঠানো হয় বাজারে। খামারের উচ্ছিষ্ট সবজি ব্যবহার হচ্ছে গবাদি পশুর উত্কৃষ্ট খাদ্য হিসেবে। এজন্য আগামীতে গরু পালনের একটি পরিকল্পনাও রয়েছে এই খামারির।

উৎপাদিত সব সবজি নিয়মিত সরবরাহ করা হয় দেশের বিভিন্ন জায়গায়। তবে ঢাকার বাইরে চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, সিলেট, খুলনায় বেশি চলে। প্রতিদিন ৬০ থেকে ৭০ হাজার টাকার সবজি বাজারজাত হয়। বছরের হিসাবে প্রায় দুই থেকে আড়াই কোটি টাকার সবজি বাজারজাত করেন কুব্বাত হোসেন অভি। সব খরচা বাদ দিয়ে ৪০-৫০% লাভ থেকে যায়। অভি বলেছেন, জেনে বুঝে কাজ করলে, শ্রম ও নিষ্ঠায় যুক্ত হলে নতুন উদ্যোক্তাদের জন্য বিদেশি সবজি চাষ দারুণ এক অনুশীলনের খাত হয়ে উঠতে পারে। তবে এক্ষেত্রেও সৃষ্টি হয়েছে সবজি উৎপাদকদের চিরাচরিত সংকট হাত বদলের খেলা। মধ্যস্বত্বভোগীদের দৌরাত্ম্য। আবার পাশের দেশ থেকেও আমদানিকৃত সবজি বাজারে তারল্য তৈরি করে। এজন্য নতুন নতুন ফল ফসল কিংবা সবজির চাহিদা সৃষ্টি হলেও উৎপাদন বাড়ানোর সাহস পাচ্ছেন না উদ্যোক্তারা। অভি মনে করছেন, এ ক্ষেত্রে দরকার সরকারের আমদানি নীতিমালায় আরও পরিবর্তন আনা।

আমাদের দেশের সবজি এখন রপ্তানি হচ্ছে বিদেশেও। তবে বিদেশি সবজি আমাদের দেশ থেকে এখনো রপ্তানি শুরু হয়নি। অথচ মানসম্মত উৎপাদন আর প্যাকেজিং করে বিদেশেও রপ্তানি করা সম্ভব। দরকার শুধু বিশুদ্ধ ও বিষমুক্ত সবজি উৎপাদন এবং আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত বাজারজাত নীতিমালা অনুসরণের ক্ষেত্রে কৃষকের পাশাপাশি সংশ্লিষ্ট সবারই আন্তরিকতা।

অভির মতো তরুণ কৃষকদের নতুন সব কৃষি উদ্যোগের মাধ্যমেই বাংলাদেশের কৃষি যেমন পাচ্ছে নতুন নতুন ধারা, তৈরি হচ্ছে বৈচিত্র্যপূর্ণ বাজার, সেই সাথে নতুন উদ্যোক্তাদের সামনে খুলে যাচ্ছে অপার সম্ভাবনার নতুন খাত।

পৃথিবীর দেশে দেশে পড়েছে বাংলাদেশি সবজি উৎপাদনের হিড়িক। বিশেষ করে যারা বৃহস্পতিবার চ্যানেল আইতে হৃদয়ে মাটি ও মানুষ অনুষ্ঠানের প্রবাসে বাঙালির আঙিনা কৃষি দেখেছেন, তারা নিশ্চয়ই লক্ষ্য করেছেন ইউরোপ আমেরিকা প্রবাসীরা এই গ্রীস্মের উষ্ণতাকে কাজে লাগিয়ে বিদেশের মাটিতে দেশি সবজি উৎপাদনের অনন্য নজির গড়েছেন। বাংলাদেশের মাটিতে বিদেশি সবজি তেমনই এক চর্চা। ইউরোপের শীতপ্রধান অঞ্চলের সবজি ফসল আমাদের দেশে উৎপাদনের এই নজির সত্যিই অবাক হওয়ার মতো। এটি বাণিজ্যিক কৃষির বিবেচনায় যেমন দারুণ আশাব্যঞ্জক এক বিষয়, পাশাপাশি আমাদের নিয়মিত খাদ্য ও পুষ্টির ক্ষেত্রেও দারুণ এক বৈচিত্র্যময় ব্যাপার। এখন পুষ্টিগুণ, স্বাদ কিংবা সৌখিনতার হিসেবে যে কোনো সবজি ফসলই আমাদের খাবার টেবিলে নিয়ে আসা আর কঠিন কিছু নয়।

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব

এই বিভাগের আরও খবর
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বশেষ খবর
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান
জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন
ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন

৪৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিটি বিদেশিদের না দিতে চট্টগ্রামে মশাল মিছিল–সড়ক অবরোধ
এনসিটি বিদেশিদের না দিতে চট্টগ্রামে মশাল মিছিল–সড়ক অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার
কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ
১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ার অন্ধকারের আলো ছড়ানোর স্বপ্ন ম্লান!
মালয়েশিয়ার অন্ধকারের আলো ছড়ানোর স্বপ্ন ম্লান!

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশ দলে তিন ফরম্যাটে তিন সহ-অধিনায়ক ঘোষণা
বাংলাদেশ দলে তিন ফরম্যাটে তিন সহ-অধিনায়ক ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট
রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিংড়ায় চড়া দামেই কিনতে হচ্ছে শীতকালীন সবজি
সিংড়ায় চড়া দামেই কিনতে হচ্ছে শীতকালীন সবজি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ
সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?
খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

খাগড়াছড়িতে ইমাম-ওলামাদের নিয়ে মতবিনিময়
খাগড়াছড়িতে ইমাম-ওলামাদের নিয়ে মতবিনিময়

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পৃথিবীরও একদিন মরে যেতে হবে!
পৃথিবীরও একদিন মরে যেতে হবে!

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি
১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি

পেছনের পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন