শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১০ সেপ্টেম্বর, ২০১৮

ভুল চিকিৎসায় মৃত্যুর অভিযোগে হামলা প্রসঙ্গ

তপন কুমার ঘোষ
প্রিন্ট ভার্সন
ভুল চিকিৎসায় মৃত্যুর অভিযোগে হামলা প্রসঙ্গ

ডাক্তারের বদলে ক্লিনিক মালিকের অস্ত্রোপচারে মারা গেলেন প্রসূতি। গত ২৫ আগস্ট বাংলাদেশ প্রতিদিনে প্রকাশিত একটি খবরের শিরোনাম ছিল এটি। গোপালগঞ্জের একটি বেসরকারি ক্লিনিকে ডাক্তার না থাকায় মালিক নিজেই এক প্রসূতির অস্ত্রোপচার করেছেন। ফলে যা ঘটার তাই ঘটেছে। মারা গেছেন সেই প্রসূতি। কী ভয়ানক কথা! এ ঘটনায় থানায় মামলা হয়েছে। পরনে সাদা অ্যাপ্রোন। গলায় ঝুলানো স্টেথিস্কোপ। প্রায়ই হাসপাতালের ওয়ার্ডগুলো পরিদর্শন করে রোগী দেখেন তিনি। হাসপাতালের বেশির ভাগ লোকই তাকে চিকিৎসক হিসেবেই চেনেন। অথচ তিনি মাদ্রাসা থেকে আলিম পাস করেছেন মাত্র। বরিশালের শেরেবাংলা চিকিৎসা মহাবিদ্যালয় হাসপাতালে রোগীদের সঙ্গে এভাবে দীর্ঘদিন ধরে প্রতারণা করে আসছিলেন ওই ব্যক্তি। এটাও সম্ভব? ভেবে অবাক হতে হয়! ওই ভুয়া চিকিৎসককে আটক করেছে পুলিশ।

অবহেলা ও ভুল চিকিৎসায় শিশু মৃত্যুর অভিযোগে বরিশাল শেরেবাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ছয় চিকিৎসক এবং এক নার্সের বিরুদ্ধে মামলা করেছেন এক অভিভাবক। ডাক্তারের পরামর্শ মোতাবেক মেরুদ-ের পরীক্ষা করানো হয়েছে। কিন্তু রোগীর ব্রেইন ক্যান্সার হয়েছে মর্মে ভুল রিপোর্ট দিয়েছে চট্টগ্রাম নগরীর একটি অভিজাত ক্লিনিক, অভিযোগ রোগীর। এসবই সাম্প্রতিক ঘটনা। যাচ্ছেতাই অবস্থা। পত্রিকার পাতা খুললে ভুল চিকিৎসা বা অবহেলায় মৃত্যুর অভিযোগের খবর প্রায়শই চোখে পড়ে। কিছু কিছু ক্ষেত্রে এসব অভিযোগ প্রমাণিত হয়েছে। কাজেই ডাক্তারদের গাফিলতি নেই, এটা বলা যাবে না। আবার ডাক্তারদের বিরুদ্ধে ঢালাওভাবে অভিযোগ করাও ঠিক নয়। আমাদের দেশে অনেক ভালো ডাক্তার আছেন। মানুষের মুখে মুখে তাদের সুনাম। আমরা বিশ্বাস করতে চাই, ডাক্তারদের মধ্যে ভালো মানুষের সংখ্যাই বেশি। নইলে তো সর্বনাশ!

সুচিকিৎসার জন্য চাই সুচিকিৎসক। সামগ্রিকভাবে আমাদের দেশের ডাক্তারকুলের ভাবমূর্তি খুব উজ্জ্বল, এমন কথা বলা যাবে না জোর দিয়ে। এক সময় শুধু মেধাবীরাই ডাক্তারি পড়ার সুযোগ পেত। এখন আর সে অবস্থা নেই। দেশের কোনো ভালো শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভর্তির সুযোগ না পেলেও টাকার জোরে কিছু বেসরকারি মেডিকেল কলেজে ভর্তির সুযোগ হচ্ছে। এসব প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার মান নিয়ে প্রশ্ন আছে। এদিকটায় নজর দিতে হবে। সরকারি মেডিকেল কলেজের শিক্ষার্থীরা জনগণের টাকায় ডাক্তারি পড়েন। বলতে গেলে নিখরচায়। সমাজের প্রতি তাদের দায়বদ্ধতার বিষয়টি ভুলে গেলে চলবে না। ডাক্তারদের কাছে আন্তরিকতা, সহমর্মিতা ও মানবিকতা সমাজ আশা করে। ডাক্তাররা গ্রামে থাকতে চান না। বড় ডাক্তাররা বড় শহরে থাকতে চান। বড় শহরেই রমরমা ব্যবসা। বিগত কয়েক দশকে আমাদের দেশে চিকিৎসা পরিসেবার যথেষ্ট উন্নতি হয়েছে। বিশেষায়িত হাসপাতাল প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে। অনেক জটিল অস্ত্রোপচার হচ্ছে দেশে। হৃদরোগের ভালো চিকিৎসা হচ্ছে। তবে সবকিছু রাজধানীকেন্দ্রিক। আমাদের দেশে রোগীর তুলনায় বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক অপ্রতুল। সারা দেশ থেকে রোগীরা ঢাকায় আসেন উন্নত চিকিৎসাসেবা পাওয়ার আশায়। রোগীর চাপ সামলাতে অনেক কিছু বিসর্জন দিয়ে নামিদামি বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকরা মধ্যরাত অবধি চেম্বারে বসে রোগী দেখেন। ডাক্তারদের বিরুদ্ধে ওষুধ কোম্পানি ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারের কাছ থেকে সুবিধা নেওয়ার অভিযোগ আছে। এ অভিযোগের কোনো সত্যতা নেই, সে কথা জোর দিয়ে বলা যাবে না। সাধারণ মানুষের মনে এ ধারণা বদ্ধমূল হয়েছে যে, রোগ নির্ণয়ের নামে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করার একটা লম্বা ফর্দ রোগীর হাতে ধরিয়ে দেওয়া হয় যার অনেকগুলো অপ্রয়োজনীয়। আবার ব্যবস্থাপত্রে প্রয়োজনের অতিরিক্ত ওষুধের নাম লিখে দেওয়া হয়। হাসপাতালে গেলে চোখে পড়ে ওষুধ কোম্পানির প্রতিনিধিদের দাপট। ডাক্তারের চেম্বার থেকে রোগী বেরোলেই ব্যবস্থাপত্র চেয়ে নিয়ে পরীক্ষা করে দেখা হয় কোন কোম্পানির ওষুধ প্রেসক্রাইব করা হয়েছে। ডাক্তারদের সবাই ধোয়া তুলসির পাতা নন। এসব কারণে ডাক্তারদের একাংশের প্রতি সাধারণ মানুষের আস্থাহীনতা সৃষ্টি হয়েছে। যেনতেন প্রকারে অর্থ উপার্জনই যদি একমাত্র লক্ষ্য হয় তবে চিকিৎসার মতো এ মহান পেশায় কেন? এ প্রশ্ন প্রাসঙ্গিক। কিছু ব্যক্তি আছেন যারা হাসপাতালে গিয়ে কারণে-অকারণে  হৈচৈ করেন। রোগীর ঠিকমতো চিকিৎসা হচ্ছে না— এ অভিযোগ করে কর্তব্যরত চিকিৎসক-নার্সদের সঙ্গে বচসায় জড়িয়ে পড়েন। অবহেলা বা ভুল চিকিৎসার অভিযোগ এনে অনেক সময় তাদের গায়ে হাত তোলা হয়। ভাঙচুর করা হয়। হাসপাতালের ওয়ার্ডে ইন্টার্ন ডাক্তাররাই সার্বক্ষণিক দায়িত্ব পালন করেন। ঝড়ঝাপ্টা তাদের ওপর দিয়েই যায়। এহেন পরিস্থিতিতে ইন্টার্ন ডাক্তারদের ধৈর্যচ্যুতি ঘটা স্বাভাবিক। এর পরিণতি কিন্তু ভালো হয় না। হামলা-পাল্টা হামলা-কর্মবিরতি-থানা-পুলিশ-মামলা শেষে আবার সেই তো কাজে ফিরে যাওয়া। হাসপাতালের অসহায় রোগীদের দুর্ভোগের কথা কেউ মনে রাখে না। যে কোনো পরিস্থিতি ধৈর্যের সঙ্গে মোকাবিলা করার শক্তি ও দক্ষতা অর্জন করতে হবে তরুণ চিকিৎসকদের। রোগীর স্বজনরা অনেক সময় এ সত্যটি বুঝতে চান না যে, সব মৃত্যুই ভুল চিকিৎসা বা অবহেলার কারণে হয় না। জীবনের অনিবার্য পরিণতি মৃত্যু। একটা সময় আসে যখন রোগীকে বাঁচানোর সব চেষ্টাই ব্যর্থ হয়। বিশ্বের নামকরা হাসপাতালে বিশ্বসেরা ডাক্তারদের হাতেও রোগীর মৃত্যু হয়। আবার ভুল চিকিৎসা সবসময় ডাক্তারের ভুলের কারণেও হয় না। চিকিৎসা ব্যবস্থার সঙ্গে ডাক্তার, নার্স, ওষুধপত্র, ডায়াগনস্টিক রিপোর্ট, চিকিৎসা সরঞ্জামাদি, পরিকাঠামো- এ সবকিছুই সম্পর্কিত। ভুলটা কার? এটা নির্ধারণ করতে হবে সবার আগে। তদন্ত ছাড়া কাউকে দায়ী করা ঠিক নয়। সব পক্ষকেই সহনশীল হতে হবে। এক হাতে তালি বাজে না। আবার আগুন দিয়ে আগুন নেভানোও যায় না। ভুল চিকিৎসার অভিযোগে মামলা হবে, হামলা হবে কেন? এ পুরনো প্রশ্নের উত্তরটা পাওয়া জরুরি।

            লেখক : সাবেক উপব্যবস্থাপনা পরিচালক, জনতা ব্যাংক লিমিটেড।

এই বিভাগের আরও খবর
গাজর
গাজর
ভোটের প্রস্তুতি
ভোটের প্রস্তুতি
রাজনীতিবিদদের ঐক্য
রাজনীতিবিদদের ঐক্য
ধর্মের বাতি জ্বলে ওয়াজের মাঠে
ধর্মের বাতি জ্বলে ওয়াজের মাঠে
সেনাবাহিনীকে নয়, অপরাধীকে দায়ী করুন
সেনাবাহিনীকে নয়, অপরাধীকে দায়ী করুন
পাকিস্তানে তালেবান সাপের ছোবল
পাকিস্তানে তালেবান সাপের ছোবল
শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন
শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন
পাসপোর্টের মান
পাসপোর্টের মান
কার্গো ভিলেজ অগ্নিকাণ্ড
কার্গো ভিলেজ অগ্নিকাণ্ড
টক-মিষ্টি আমড়া
টক-মিষ্টি আমড়া
এনসিপির নাগরিক রাষ্ট্রের অঙ্গীকার
এনসিপির নাগরিক রাষ্ট্রের অঙ্গীকার
উপাদেয় হিরণ্ময় হাতিয়া
উপাদেয় হিরণ্ময় হাতিয়া
সর্বশেষ খবর
সিরিয়া পুনর্গঠনে ব্যয় হবে ২১৬ বিলিয়ন ডলার: বিশ্বব্যাংক
সিরিয়া পুনর্গঠনে ব্যয় হবে ২১৬ বিলিয়ন ডলার: বিশ্বব্যাংক

১৪ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে মারধরে শিক্ষার্থীর মৃত্যুর অভিযোগ, একই স্কুলের তিনজন আটক
চট্টগ্রামে মারধরে শিক্ষার্থীর মৃত্যুর অভিযোগ, একই স্কুলের তিনজন আটক

১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শাহজাদপুরে কবরস্থান থেকে ১৬ কঙ্কাল চুরি
শাহজাদপুরে কবরস্থান থেকে ১৬ কঙ্কাল চুরি

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশের ক্রান্তিকালে উপদেষ্টাদের অবদান স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকবে: প্রেস সচিব
দেশের ক্রান্তিকালে উপদেষ্টাদের অবদান স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকবে: প্রেস সচিব

২ মিনিট আগে | জাতীয়

অটোরিকশার ধাক্কায় শিশুর মৃত্যু
অটোরিকশার ধাক্কায় শিশুর মৃত্যু

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে জাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবসে র‌্যালি
দিনাজপুরে জাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবসে র‌্যালি

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এএফডি ও বিআইআইএসএস-এর যৌথ ব্যবস্থাপনায় সেমিনার
এএফডি ও বিআইআইএসএস-এর যৌথ ব্যবস্থাপনায় সেমিনার

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

আড়াইহাজারে ইমন হত্যায় দুই আসামির রিমান্ড মঞ্জুর
আড়াইহাজারে ইমন হত্যায় দুই আসামির রিমান্ড মঞ্জুর

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাবেক মেয়র আরিফের প্রচারণা শুরু
সাবেক মেয়র আরিফের প্রচারণা শুরু

১৫ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

নির্বাচন কমিশনের আচরণ নিরপেক্ষ মনে হচ্ছে না : নাহিদ
নির্বাচন কমিশনের আচরণ নিরপেক্ষ মনে হচ্ছে না : নাহিদ

২৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের জন্য পেছালো লঙ্কা প্রিমিয়ার লিগ!
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের জন্য পেছালো লঙ্কা প্রিমিয়ার লিগ!

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পিসিবিতে যুক্ত হচ্ছেন মিসবাহ
পিসিবিতে যুক্ত হচ্ছেন মিসবাহ

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘চাকরি না হওয়া পর্যন্ত বেকার ভাতা চালু রাখবে বিএনপি’
‘চাকরি না হওয়া পর্যন্ত বেকার ভাতা চালু রাখবে বিএনপি’

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জোবায়েদ হত্যাকাণ্ড নিয়ে ‘ত্রিভুজ প্রেমের গল্প’ সাজানোর অভিযোগ
জোবায়েদ হত্যাকাণ্ড নিয়ে ‘ত্রিভুজ প্রেমের গল্প’ সাজানোর অভিযোগ

৩৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

দুই মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
দুই মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে জামায়াত
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে জামায়াত

৫৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

লিভার ভালো রাখতে নিয়মিত খান এই ৫ খাবার
লিভার ভালো রাখতে নিয়মিত খান এই ৫ খাবার

৫৯ মিনিট আগে | জীবন ধারা

একের পর এক পরিকল্পিত অগ্নিকাণ্ড নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র : আব্দুস সালাম
একের পর এক পরিকল্পিত অগ্নিকাণ্ড নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র : আব্দুস সালাম

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হবিগঞ্জে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের দায়ে ৭ জনের জেল-জরিমানা
হবিগঞ্জে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের দায়ে ৭ জনের জেল-জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

গাজার তত্ত্বাবধানে মিশর কেন টনি ব্লেয়ারকেই চায়?
গাজার তত্ত্বাবধানে মিশর কেন টনি ব্লেয়ারকেই চায়?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নরওয়ের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে জেলেনস্কির বৈঠক
নরওয়ের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে জেলেনস্কির বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভালুকায় সড়কে শৃঙ্খলা ফেরাতে র‌্যাবের অভিযান
ভালুকায় সড়কে শৃঙ্খলা ফেরাতে র‌্যাবের অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেন্টমার্টিনে পরিবেশবান্ধব পর্যটনের লক্ষ্যে নতুন ১২ নির্দেশনা
সেন্টমার্টিনে পরিবেশবান্ধব পর্যটনের লক্ষ্যে নতুন ১২ নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

গাইবান্ধায় জাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবস পালিত
গাইবান্ধায় জাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জার্মান চ্যান্সেলরের বিরুদ্ধে তরুণীদের বিক্ষোভ
জার্মান চ্যান্সেলরের বিরুদ্ধে তরুণীদের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মামলায় যুক্তিতর্ক শেষ, রায়ের দিন ধার্য হবে কাল
শেখ হাসিনার মামলায় যুক্তিতর্ক শেষ, রায়ের দিন ধার্য হবে কাল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্যবদ্ধ উদ্যোগ প্রয়োজন : শামসুজ্জামান দুদু
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্যবদ্ধ উদ্যোগ প্রয়োজন : শামসুজ্জামান দুদু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ওষুধ সরবরাহে কমে আসবে উচ্চ রক্তচাপের প্রকোপ
ওষুধ সরবরাহে কমে আসবে উচ্চ রক্তচাপের প্রকোপ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেব্রুয়ারির নির্বাচন শান্তিপূর্ণ করতে সব ধরনের প্রস্তুতি নিচ্ছে সরকার : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির নির্বাচন শান্তিপূর্ণ করতে সব ধরনের প্রস্তুতি নিচ্ছে সরকার : প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনি শিশু হিন্দ রাজাব হত্যাকাণ্ডে জড়িত ইসরায়েলি সেনাদের তথ্য আইসিসিতে
ফিলিস্তিনি শিশু হিন্দ রাজাব হত্যাকাণ্ডে জড়িত ইসরায়েলি সেনাদের তথ্য আইসিসিতে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
মধ্যরাতে উত্তাল বুয়েট, বিক্ষোভ ঢাবিতেও
মধ্যরাতে উত্তাল বুয়েট, বিক্ষোভ ঢাবিতেও

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জামায়াতের রাষ্ট্রক্ষমতায় যাওয়ার প্রশ্নই আসে না: নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী
জামায়াতের রাষ্ট্রক্ষমতায় যাওয়ার প্রশ্নই আসে না: নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই বেতন কমিশনের সুপারিশ
নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই বেতন কমিশনের সুপারিশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সভাপতি নিয়োগ বিষয়ক প্রজ্ঞাপন স্থগিত
এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সভাপতি নিয়োগ বিষয়ক প্রজ্ঞাপন স্থগিত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ সেনা কর্মকর্তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের
১৫ সেনা কর্মকর্তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিটি কর্পোরেশন হচ্ছে সাভার, কেরানীগঞ্জ পৌরসভা
সিটি কর্পোরেশন হচ্ছে সাভার, কেরানীগঞ্জ পৌরসভা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতীয় পণ্যে শুল্ক কমিয়ে ১৫-১৬ শতাংশ করছে যুক্তরাষ্ট্র: রিপোর্ট
ভারতীয় পণ্যে শুল্ক কমিয়ে ১৫-১৬ শতাংশ করছে যুক্তরাষ্ট্র: রিপোর্ট

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্তর্বর্তী সরকারকে তত্ত্বাবধায়কের ভূমিকায় যেতে হবে: মির্জা ফখরুল
অন্তর্বর্তী সরকারকে তত্ত্বাবধায়কের ভূমিকায় যেতে হবে: মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৪ বলে ৩৯ রান, তবু সুপার ওভারে নেই রিশাদ! প্রতিপক্ষও অবাক
১৪ বলে ৩৯ রান, তবু সুপার ওভারে নেই রিশাদ! প্রতিপক্ষও অবাক

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘ড্রাইভিং লাইসেন্স পেতে ৬০ ঘণ্টার প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করা হচ্ছে’
‘ড্রাইভিং লাইসেন্স পেতে ৬০ ঘণ্টার প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করা হচ্ছে’

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামাস নির্মূলে গাজায় সেনা পাঠাতে প্রস্তুত মধ্যপ্রাচ্যের কয়েকটি দেশ, দাবি ট্রাম্পের
হামাস নির্মূলে গাজায় সেনা পাঠাতে প্রস্তুত মধ্যপ্রাচ্যের কয়েকটি দেশ, দাবি ট্রাম্পের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওয়াশিংটন সফরে যাচ্ছেন সৌদি ক্রাউন প্রিন্স, স্বাক্ষরিত হতে পারে প্রতিরক্ষা চুক্তি
ওয়াশিংটন সফরে যাচ্ছেন সৌদি ক্রাউন প্রিন্স, স্বাক্ষরিত হতে পারে প্রতিরক্ষা চুক্তি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচার প্রক্রিয়ায় সেনাবাহিনীর সহযোগিতা অত্যন্ত প্রশংসনীয় : আইন উপদেষ্টা
বিচার প্রক্রিয়ায় সেনাবাহিনীর সহযোগিতা অত্যন্ত প্রশংসনীয় : আইন উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টিকটকে আশ্লীলতা, আদালতের নির্দেশে বিয়ে করতে হচ্ছে দুই নাইজেরিয়ান ইনফ্লুয়েন্সারকে
টিকটকে আশ্লীলতা, আদালতের নির্দেশে বিয়ে করতে হচ্ছে দুই নাইজেরিয়ান ইনফ্লুয়েন্সারকে

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পরমাণু ইস্যুতে খামেনির বক্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় যা বলল যুক্তরাষ্ট্র
পরমাণু ইস্যুতে খামেনির বক্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় যা বলল যুক্তরাষ্ট্র

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্টর্ম শ্যাডো ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে রুশ রাসায়নিক কারখানায় হামলা
স্টর্ম শ্যাডো ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে রুশ রাসায়নিক কারখানায় হামলা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতের সঙ্গে ১০ চুক্তি ‘বাতিলের’ তথ্য সঠিক নয়: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
ভারতের সঙ্গে ১০ চুক্তি ‘বাতিলের’ তথ্য সঠিক নয়: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্টেশনে ঢুকে মেট্রোরেলে না চড়লেও দিতে হবে ১০০ টাকা
স্টেশনে ঢুকে মেট্রোরেলে না চড়লেও দিতে হবে ১০০ টাকা

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিঙ্গাপুরে ফিলিস্তিনপন্থী মিছিল করা তিন তরুণী খালাস পেলেন
সিঙ্গাপুরে ফিলিস্তিনপন্থী মিছিল করা তিন তরুণী খালাস পেলেন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গিফট নিয়ে হয়ে গেলাম প্রতারক : তানজিন তিশা
গিফট নিয়ে হয়ে গেলাম প্রতারক : তানজিন তিশা

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সেনা কর্মকর্তাদের ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে
সেনা কর্মকর্তাদের ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুপার ওভারের রোমাঞ্চে সিরিজে ফিরল ওয়েস্ট ইন্ডিজ
সুপার ওভারের রোমাঞ্চে সিরিজে ফিরল ওয়েস্ট ইন্ডিজ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির বৈঠক আজ
জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির বৈঠক আজ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৮৪ আসনে প্রার্থী ঘোষণা এলডিপির
৮৪ আসনে প্রার্থী ঘোষণা এলডিপির

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পিচ দেখে ভেবেছিলাম আমার টিভি নষ্ট: আকিল
পিচ দেখে ভেবেছিলাম আমার টিভি নষ্ট: আকিল

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেনাবাহিনীকে নয়, দায়ী করুন অপরাধীকে
সেনাবাহিনীকে নয়, দায়ী করুন অপরাধীকে

১০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ অক্টোবর)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে এনসিপির নেতৃত্বে নিষিদ্ধ ঘোষিত আওয়ামী লীগ কার্যালয় দখল
চট্টগ্রামে এনসিপির নেতৃত্বে নিষিদ্ধ ঘোষিত আওয়ামী লীগ কার্যালয় দখল

১৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মাত্র ৩ দিনেই ৬৬ কোটি, ঝড় তুলল ডুড
মাত্র ৩ দিনেই ৬৬ কোটি, ঝড় তুলল ডুড

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
আরামের আড়ালে মারণফাঁদ
আরামের আড়ালে মারণফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

চলতি মাসেই ২০০ প্রার্থী চূড়ান্ত বিএনপির
চলতি মাসেই ২০০ প্রার্থী চূড়ান্ত বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

শতাধিক আসনে বিশেষ গুরুত্ব জামায়াতের
শতাধিক আসনে বিশেষ গুরুত্ব জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিয়াস কাঞ্চনের পরিবার
ইলিয়াস কাঞ্চনের পরিবার

শোবিজ

প্রশাসনের প্রশ্রয়ে আওয়ামী লীগ পুনর্বাসনে এ কে আজাদ
প্রশাসনের প্রশ্রয়ে আওয়ামী লীগ পুনর্বাসনে এ কে আজাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নারী, দখল, চাঁদাবাজি হারুনের যত কেলেঙ্কারি
নারী, দখল, চাঁদাবাজি হারুনের যত কেলেঙ্কারি

প্রথম পৃষ্ঠা

সিআইডির নজর মাফিয়া চক্রের ৯৬ অ্যাকাউন্টে
সিআইডির নজর মাফিয়া চক্রের ৯৬ অ্যাকাউন্টে

পেছনের পৃষ্ঠা

গৌরীকে শাহরুখের বিশেষ বার্তা
গৌরীকে শাহরুখের বিশেষ বার্তা

শোবিজ

শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে হেরে গেল বাংলাদেশ
শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে হেরে গেল বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুঁকি নিয়েই ভারত থেকে আমদানি হচ্ছে ‘মিথানল’
ঝুঁকি নিয়েই ভারত থেকে আমদানি হচ্ছে ‘মিথানল’

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে থাকল মিরপুর
ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে থাকল মিরপুর

মাঠে ময়দানে

এনসিপিতে এখনো শুরু হয়নি প্রার্থী বাছাই
এনসিপিতে এখনো শুরু হয়নি প্রার্থী বাছাই

প্রথম পৃষ্ঠা

২৪ ব্যাংকের মূলধন ঘাটতি ১ লাখ ৫৫ হাজার কোটি টাকা
২৪ ব্যাংকের মূলধন ঘাটতি ১ লাখ ৫৫ হাজার কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

অন্তর্বর্তী হবে তত্ত্বাবধায়ক
অন্তর্বর্তী হবে তত্ত্বাবধায়ক

প্রথম পৃষ্ঠা

ত্রিভুজ প্রেমের বলি জবি ছাত্র জোবায়েদ
ত্রিভুজ প্রেমের বলি জবি ছাত্র জোবায়েদ

প্রথম পৃষ্ঠা

হিন্দু ভোটার টানতে তৎপর বিএনপি জামায়াত
হিন্দু ভোটার টানতে তৎপর বিএনপি জামায়াত

নগর জীবন

ঝুঁকিতে চট্টগ্রাম ফ্লাইওভার
ঝুঁকিতে চট্টগ্রাম ফ্লাইওভার

পেছনের পৃষ্ঠা

এ তুফান ভারী দিতে হবে পাড়ি
এ তুফান ভারী দিতে হবে পাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় ‘শাম-ই-নুসরাত’
ঢাকায় ‘শাম-ই-নুসরাত’

শোবিজ

উচ্ছ্বসিত কেন ঐশী
উচ্ছ্বসিত কেন ঐশী

শোবিজ

গলফার সামিরের আকাশছোঁয়া স্বপ্ন
গলফার সামিরের আকাশছোঁয়া স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

মারা গেছে রাঙামাটির বিরল গোলাপি হাতি
মারা গেছে রাঙামাটির বিরল গোলাপি হাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

ফার্মাসিউটিক্যাল খাতে ক্ষতি ৪ হাজার কোটি
ফার্মাসিউটিক্যাল খাতে ক্ষতি ৪ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহপাঠীদের পিটুনিতে মৃত্যু শিক্ষার্থীর
সহপাঠীদের পিটুনিতে মৃত্যু শিক্ষার্থীর

পেছনের পৃষ্ঠা

দাবি পূরণ, আজ ক্লাসে ফিরছেন শিক্ষকরা
দাবি পূরণ, আজ ক্লাসে ফিরছেন শিক্ষকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

আসরানির শেষ পোস্ট
আসরানির শেষ পোস্ট

শোবিজ

সাঁতারে দিনটি ছিল রাফির
সাঁতারে দিনটি ছিল রাফির

মাঠে ময়দানে

নারী হত্যার রহস্য উদ্‌ঘাটন গ্রেপ্তার ৩
নারী হত্যার রহস্য উদ্‌ঘাটন গ্রেপ্তার ৩

পেছনের পৃষ্ঠা

আফগানিস্তানের হোম ভেন্যু কিংস অ্যারিনা
আফগানিস্তানের হোম ভেন্যু কিংস অ্যারিনা

মাঠে ময়দানে