শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১০ সেপ্টেম্বর, ২০১৮

ভুল চিকিৎসায় মৃত্যুর অভিযোগে হামলা প্রসঙ্গ

তপন কুমার ঘোষ
প্রিন্ট ভার্সন
ভুল চিকিৎসায় মৃত্যুর অভিযোগে হামলা প্রসঙ্গ

ডাক্তারের বদলে ক্লিনিক মালিকের অস্ত্রোপচারে মারা গেলেন প্রসূতি। গত ২৫ আগস্ট বাংলাদেশ প্রতিদিনে প্রকাশিত একটি খবরের শিরোনাম ছিল এটি। গোপালগঞ্জের একটি বেসরকারি ক্লিনিকে ডাক্তার না থাকায় মালিক নিজেই এক প্রসূতির অস্ত্রোপচার করেছেন। ফলে যা ঘটার তাই ঘটেছে। মারা গেছেন সেই প্রসূতি। কী ভয়ানক কথা! এ ঘটনায় থানায় মামলা হয়েছে। পরনে সাদা অ্যাপ্রোন। গলায় ঝুলানো স্টেথিস্কোপ। প্রায়ই হাসপাতালের ওয়ার্ডগুলো পরিদর্শন করে রোগী দেখেন তিনি। হাসপাতালের বেশির ভাগ লোকই তাকে চিকিৎসক হিসেবেই চেনেন। অথচ তিনি মাদ্রাসা থেকে আলিম পাস করেছেন মাত্র। বরিশালের শেরেবাংলা চিকিৎসা মহাবিদ্যালয় হাসপাতালে রোগীদের সঙ্গে এভাবে দীর্ঘদিন ধরে প্রতারণা করে আসছিলেন ওই ব্যক্তি। এটাও সম্ভব? ভেবে অবাক হতে হয়! ওই ভুয়া চিকিৎসককে আটক করেছে পুলিশ।

অবহেলা ও ভুল চিকিৎসায় শিশু মৃত্যুর অভিযোগে বরিশাল শেরেবাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ছয় চিকিৎসক এবং এক নার্সের বিরুদ্ধে মামলা করেছেন এক অভিভাবক। ডাক্তারের পরামর্শ মোতাবেক মেরুদ-ের পরীক্ষা করানো হয়েছে। কিন্তু রোগীর ব্রেইন ক্যান্সার হয়েছে মর্মে ভুল রিপোর্ট দিয়েছে চট্টগ্রাম নগরীর একটি অভিজাত ক্লিনিক, অভিযোগ রোগীর। এসবই সাম্প্রতিক ঘটনা। যাচ্ছেতাই অবস্থা। পত্রিকার পাতা খুললে ভুল চিকিৎসা বা অবহেলায় মৃত্যুর অভিযোগের খবর প্রায়শই চোখে পড়ে। কিছু কিছু ক্ষেত্রে এসব অভিযোগ প্রমাণিত হয়েছে। কাজেই ডাক্তারদের গাফিলতি নেই, এটা বলা যাবে না। আবার ডাক্তারদের বিরুদ্ধে ঢালাওভাবে অভিযোগ করাও ঠিক নয়। আমাদের দেশে অনেক ভালো ডাক্তার আছেন। মানুষের মুখে মুখে তাদের সুনাম। আমরা বিশ্বাস করতে চাই, ডাক্তারদের মধ্যে ভালো মানুষের সংখ্যাই বেশি। নইলে তো সর্বনাশ!

সুচিকিৎসার জন্য চাই সুচিকিৎসক। সামগ্রিকভাবে আমাদের দেশের ডাক্তারকুলের ভাবমূর্তি খুব উজ্জ্বল, এমন কথা বলা যাবে না জোর দিয়ে। এক সময় শুধু মেধাবীরাই ডাক্তারি পড়ার সুযোগ পেত। এখন আর সে অবস্থা নেই। দেশের কোনো ভালো শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভর্তির সুযোগ না পেলেও টাকার জোরে কিছু বেসরকারি মেডিকেল কলেজে ভর্তির সুযোগ হচ্ছে। এসব প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার মান নিয়ে প্রশ্ন আছে। এদিকটায় নজর দিতে হবে। সরকারি মেডিকেল কলেজের শিক্ষার্থীরা জনগণের টাকায় ডাক্তারি পড়েন। বলতে গেলে নিখরচায়। সমাজের প্রতি তাদের দায়বদ্ধতার বিষয়টি ভুলে গেলে চলবে না। ডাক্তারদের কাছে আন্তরিকতা, সহমর্মিতা ও মানবিকতা সমাজ আশা করে। ডাক্তাররা গ্রামে থাকতে চান না। বড় ডাক্তাররা বড় শহরে থাকতে চান। বড় শহরেই রমরমা ব্যবসা। বিগত কয়েক দশকে আমাদের দেশে চিকিৎসা পরিসেবার যথেষ্ট উন্নতি হয়েছে। বিশেষায়িত হাসপাতাল প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে। অনেক জটিল অস্ত্রোপচার হচ্ছে দেশে। হৃদরোগের ভালো চিকিৎসা হচ্ছে। তবে সবকিছু রাজধানীকেন্দ্রিক। আমাদের দেশে রোগীর তুলনায় বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক অপ্রতুল। সারা দেশ থেকে রোগীরা ঢাকায় আসেন উন্নত চিকিৎসাসেবা পাওয়ার আশায়। রোগীর চাপ সামলাতে অনেক কিছু বিসর্জন দিয়ে নামিদামি বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকরা মধ্যরাত অবধি চেম্বারে বসে রোগী দেখেন। ডাক্তারদের বিরুদ্ধে ওষুধ কোম্পানি ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারের কাছ থেকে সুবিধা নেওয়ার অভিযোগ আছে। এ অভিযোগের কোনো সত্যতা নেই, সে কথা জোর দিয়ে বলা যাবে না। সাধারণ মানুষের মনে এ ধারণা বদ্ধমূল হয়েছে যে, রোগ নির্ণয়ের নামে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করার একটা লম্বা ফর্দ রোগীর হাতে ধরিয়ে দেওয়া হয় যার অনেকগুলো অপ্রয়োজনীয়। আবার ব্যবস্থাপত্রে প্রয়োজনের অতিরিক্ত ওষুধের নাম লিখে দেওয়া হয়। হাসপাতালে গেলে চোখে পড়ে ওষুধ কোম্পানির প্রতিনিধিদের দাপট। ডাক্তারের চেম্বার থেকে রোগী বেরোলেই ব্যবস্থাপত্র চেয়ে নিয়ে পরীক্ষা করে দেখা হয় কোন কোম্পানির ওষুধ প্রেসক্রাইব করা হয়েছে। ডাক্তারদের সবাই ধোয়া তুলসির পাতা নন। এসব কারণে ডাক্তারদের একাংশের প্রতি সাধারণ মানুষের আস্থাহীনতা সৃষ্টি হয়েছে। যেনতেন প্রকারে অর্থ উপার্জনই যদি একমাত্র লক্ষ্য হয় তবে চিকিৎসার মতো এ মহান পেশায় কেন? এ প্রশ্ন প্রাসঙ্গিক। কিছু ব্যক্তি আছেন যারা হাসপাতালে গিয়ে কারণে-অকারণে  হৈচৈ করেন। রোগীর ঠিকমতো চিকিৎসা হচ্ছে না— এ অভিযোগ করে কর্তব্যরত চিকিৎসক-নার্সদের সঙ্গে বচসায় জড়িয়ে পড়েন। অবহেলা বা ভুল চিকিৎসার অভিযোগ এনে অনেক সময় তাদের গায়ে হাত তোলা হয়। ভাঙচুর করা হয়। হাসপাতালের ওয়ার্ডে ইন্টার্ন ডাক্তাররাই সার্বক্ষণিক দায়িত্ব পালন করেন। ঝড়ঝাপ্টা তাদের ওপর দিয়েই যায়। এহেন পরিস্থিতিতে ইন্টার্ন ডাক্তারদের ধৈর্যচ্যুতি ঘটা স্বাভাবিক। এর পরিণতি কিন্তু ভালো হয় না। হামলা-পাল্টা হামলা-কর্মবিরতি-থানা-পুলিশ-মামলা শেষে আবার সেই তো কাজে ফিরে যাওয়া। হাসপাতালের অসহায় রোগীদের দুর্ভোগের কথা কেউ মনে রাখে না। যে কোনো পরিস্থিতি ধৈর্যের সঙ্গে মোকাবিলা করার শক্তি ও দক্ষতা অর্জন করতে হবে তরুণ চিকিৎসকদের। রোগীর স্বজনরা অনেক সময় এ সত্যটি বুঝতে চান না যে, সব মৃত্যুই ভুল চিকিৎসা বা অবহেলার কারণে হয় না। জীবনের অনিবার্য পরিণতি মৃত্যু। একটা সময় আসে যখন রোগীকে বাঁচানোর সব চেষ্টাই ব্যর্থ হয়। বিশ্বের নামকরা হাসপাতালে বিশ্বসেরা ডাক্তারদের হাতেও রোগীর মৃত্যু হয়। আবার ভুল চিকিৎসা সবসময় ডাক্তারের ভুলের কারণেও হয় না। চিকিৎসা ব্যবস্থার সঙ্গে ডাক্তার, নার্স, ওষুধপত্র, ডায়াগনস্টিক রিপোর্ট, চিকিৎসা সরঞ্জামাদি, পরিকাঠামো- এ সবকিছুই সম্পর্কিত। ভুলটা কার? এটা নির্ধারণ করতে হবে সবার আগে। তদন্ত ছাড়া কাউকে দায়ী করা ঠিক নয়। সব পক্ষকেই সহনশীল হতে হবে। এক হাতে তালি বাজে না। আবার আগুন দিয়ে আগুন নেভানোও যায় না। ভুল চিকিৎসার অভিযোগে মামলা হবে, হামলা হবে কেন? এ পুরনো প্রশ্নের উত্তরটা পাওয়া জরুরি।

            লেখক : সাবেক উপব্যবস্থাপনা পরিচালক, জনতা ব্যাংক লিমিটেড।

এই বিভাগের আরও খবর
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বশেষ খবর
মঙ্গলবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
মঙ্গলবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

সরকারের সমালোচনা: ভেনেজুয়েলায় নারী চিকিৎসকের ৩০ বছরের কারাদণ্ড
সরকারের সমালোচনা: ভেনেজুয়েলায় নারী চিকিৎসকের ৩০ বছরের কারাদণ্ড

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল কারাগারে নির্যাতনে ৯৮ ফিলিস্তিনি নিহত
ইসরায়েল কারাগারে নির্যাতনে ৯৮ ফিলিস্তিনি নিহত

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'হাসিনার রায় কার্যকর করার জন্য দেশের জনগণ অপেক্ষা করছে'
'হাসিনার রায় কার্যকর করার জন্য দেশের জনগণ অপেক্ষা করছে'

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ

১৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

আজকের নামাজের সময়সূচি, ১৮ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১৮ নভেম্বর ২০২৫

১৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

রুশ ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইউক্রেনে হতাহত ১৮
রুশ ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইউক্রেনে হতাহত ১৮

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার

২৩ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য

৩৫ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

ছেলের হাতুড়ির আঘাতে মায়ের মৃত্যু
ছেলের হাতুড়ির আঘাতে মায়ের মৃত্যু

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে ফের অস্ত্র রপ্তানির সিদ্ধান্ত জার্মানির, শর্ত যুদ্ধবিরতি
ইসরায়েলে ফের অস্ত্র রপ্তানির সিদ্ধান্ত জার্মানির, শর্ত যুদ্ধবিরতি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানাডার ক্যালগেরিতে দুই দিনব্যাপী কনস্যুলার সার্ভিস সম্পন্ন
কানাডার ক্যালগেরিতে দুই দিনব্যাপী কনস্যুলার সার্ভিস সম্পন্ন

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ঢাকার আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে
ঢাকার আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ ঢাকার বাতাস যাদের জন্য অস্বাস্থ্যকর
আজ ঢাকার বাতাস যাদের জন্য অস্বাস্থ্যকর

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন আজ
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়া-৬ আসনে তারেক রহমানের পক্ষে গণসংযোগ
বগুড়া-৬ আসনে তারেক রহমানের পক্ষে গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

১০ বছর পূর্ণ করল দীপ্ত টেলিভিশন
১০ বছর পূর্ণ করল দীপ্ত টেলিভিশন

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অনুমোদন
জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অনুমোদন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে আজ
মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে আজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবির কলা অনুষদের ভর্তি পরীক্ষার তারিখ পরিবর্তন
জবির কলা অনুষদের ভর্তি পরীক্ষার তারিখ পরিবর্তন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্পের মামলা মোকাবেলার ঘোষণা বিবিসি চেয়ারম্যানের
ট্রাম্পের মামলা মোকাবেলার ঘোষণা বিবিসি চেয়ারম্যানের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুমিনের অসুস্থতা পাপমোচনের মাধ্যম
মুমিনের অসুস্থতা পাপমোচনের মাধ্যম

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

স্বল্প ব্যয়ে উন্নত ন্যানোম্যাটেরিয়াল তৈরির কার্যকর প্রযুক্তি উদ্ভাবন
স্বল্প ব্যয়ে উন্নত ন্যানোম্যাটেরিয়াল তৈরির কার্যকর প্রযুক্তি উদ্ভাবন

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জকসু নির্বাচনে ৩৪ পদের বিপরীতে মনোনয়ন সংগ্রহ ৩১২
জকসু নির্বাচনে ৩৪ পদের বিপরীতে মনোনয়ন সংগ্রহ ৩১২

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা
যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা
সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় গণবিয়ে আয়োজন করছে আরব আমিরাত
গাজায় গণবিয়ে আয়োজন করছে আরব আমিরাত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ