শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৭ সেপ্টেম্বর, ২০১৮ আপডেট:

সংবিধানে নির্বাচনকালীন সরকার বলে কিছু নেই

মেজর মো. আখতারুজ্জামান (অব.)
প্রিন্ট ভার্সন
সংবিধানে নির্বাচনকালীন সরকার বলে কিছু নেই

সরকারের বিভিন্ন মন্ত্রী বাহাদুরগণ অচিরেই নির্বাচনকালীন সরকার গঠন করতে যাচ্ছে বলে খোলা মাঠে বক্তৃতা বিবৃতি দিয়ে বেড়াচ্ছেন। কিন্তু সংবিধানের কোথাও নির্বাচনকালীন সরকার বা তার কার্যক্ষমতা বা গঠন প্রক্রিয়া ও আকার সম্বন্ধে একটি শব্দও নেই। আবার অনেকে সংবিধানের ৫৭(৩) ধারাকে  বিকৃতভাবে উপস্থাপন করায় বিষয়টি নিয়ে অযথা ধূম্রজাল সৃষ্টি হচ্ছে বলে অনেকে মনে করছেন। এখানে বলে রাখা ভালো যে, সরকার সরকারই। সরকার একমাত্র সংবিধান অনুযায়ীই গঠিত হয় এবং ক্ষমতা প্রয়োগ ও দায়িত্ব পালন করে। সরকার গঠনে কারও ব্যক্তিগত ইচ্ছা বা অনিচ্ছার বহিঃপ্রকাশের কোনো সুযোগ সংবিধান রাখেনি বা কাউকে দেয়ওনি। সংবিধান সরকার গঠনে এবং কার্যকাল নির্ণয়ে সুস্পষ্ট বিধানাবলি রেখে দিয়েছে। সরকার তথা মন্ত্রিসভা কীভাবে গঠিত তা সংবিধানের ৫৫ এ পরিষ্কারভাবে উল্লে­খ করা আছে যা এখানে হুবহু দেওয়া হলো :

“৫৫। (১) প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে বাংলাদেশের একটি মন্ত্রিসভা থাকিবে এবং প্রধানমন্ত্রী ও সময়ে সময়ে তিনি যেরূপ স্থির করিবেন, সেইরূপ অন্যান্য মন্ত্রী লইয়া এই মন্ত্রিসভা গঠিত হইবে।

(২) প্রধানমন্ত্রী কর্তৃক বা তাঁহার কর্তৃত্বে এই সংবিধান-অনুযায়ী প্রজাতন্ত্রের নির্বাহী ক্ষমতা প্রযুক্ত হইবে।

 (৩) মন্ত্রিসভা যৌথভাবে সংসদের নিকট দায়ী থাকিবেন।

 (৪) সরকারের সকল নির্বাহী ব্যবস্থা রাষ্ট্রপতির নামে গৃহীত হইয়াছে বলিয়া প্রকাশ করা হইবে।

 (৫) রাষ্ট্রপতির নামে প্রণীত আদেশসমূহে ও অন্যান্য চুক্তিপত্র কিরূপে সত্যায়িত বা প্রমাণীকৃত হইবে, রাষ্ট্রপতি তাহা বিধিসমূহে-দ্বারা নির্ধারণ করিবেন এবং অনুরূপভাবে সত্যায়িত বা প্রমাণীকৃত কোন আদেশ বা চুক্তিপত্র যথাযথভাবে প্রণীত বা সম্পাদিত হয় নাই বলিয়া তাহার বৈধতা সম্পর্কে কোন আদালতে প্রশ্ন উত্থাপন করা যাইবে না।

(৬) রাষ্ট্রপতি সরকারি কার্যাবলি বণ্টন ও পরিচালনার জন্য বিধিসমূহে প্রণয়ন করিবেন।”। সংবিধান মন্ত্রিসভা গঠনে কোন শূন্যতা রাখে নাই বা শূন্যতার কোন সুযোগও সৃষ্টি করে নাই। কাজেই রাষ্ট্র কখনই মন্ত্রিসভাবিহীন হতে পারবে না বা হওয়ার সুযোগ নাই। যতদিন সংবিধান বহাল থাকবে ততদিন সরকার বা মন্ত্রিসভা সংবিধানের ৫৫ ধারা মেনেই গঠিত হতে হবে যার কোন ব্যত্যয়ের সুযোগ সংবিধানে নাই।

সংবিধান তার ৫৬ অনুচ্ছেদে মন্ত্রিসভার সদস্য তথা প্রধানমন্ত্রী ও মন্ত্রীগণ মনোনীত হবে তাও সুস্পষ্ট করে বলে দিয়েছে। সংবিধানের ৫৬ ধারাটি এখানে হুবহু উল্লে­খ্য করা হলো- “৫৬। (১) একজন প্রধানমন্ত্রী থাকিবেন এবং প্রধানমন্ত্রী যেরূপ নির্ধারণ করিবেন, সেইরূপ অন্যান্য মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী ও উপ-মন্ত্রী থাকিবেন।

(২) প্রধানমন্ত্রী ও অন্যান্য মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী ও উপ-মন্ত্রীদিগকে রাষ্ট্রপতি নিয়োগ দান করিবেন :

তবে শর্ত থাকে যে, তাঁহাদের সংখ্যার অন্যূন নয়-দশমাংশ সংসদ-সদস্যগণের মধ্য হইতে নিযুক্ত হইবেন এবং অনধিক এক-দশমাংশ সংসদ-সদস্য নির্বাচিত হইবার যোগ্য ব্যক্তিগণের মধ্য হইতে মনোনীত হইতে পারিবেন।

(৩) যে সংসদ-সদস্য সংসদের সংখ্যাগরিষ্ঠ সদস্যের আস্থাভাজন বলিয়া রাষ্ট্রপতির নিকট প্রতীয়মাণ হইবেন, রাষ্ট্রপতি তাঁহাকে প্রধানমন্ত্রী নিয়োগ করিবেন।

 (৪) সংসদ ভাঙিয়া যাওয়া এবং সংসদ-সদস্যদের অব্যবহিত পরবর্তী সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠানের মধ্যবর্তীকালে এই অনুচ্ছেদের (২) বা (৩) দফার অধীন নিয়োগ দানের প্রয়োজন দেখা দিলে সংসদ ভাঙিয়া যাইবার অব্যবহিত পূর্বে যাঁহারা সংসদ-সদস্য ছিলেন, এই দফার উদ্দেশ্য সাধনকল্পে তাঁহারা সদস্যরূপে বহাল রহিয়াছেন বলিয়া গণ্য হইবেন।”। সংবিধান এখানে প্রধানমন্ত্রী, মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী ও উপমন্ত্রীদের নিয়োগ ও কার্যকাল সম্বন্ধেও পরিষ্কার বিধানাবলি করে দিয়েছে। এমনকি সংসদ না থাকিলে কারা সরকার বা মন্ত্রিসভার সদস্য হতে পারবেন তাও সংবিধানের ৫৬(৪) ধারায় অতি সুস্পষ্টভাবে বলে দেওয়া হয়েছে যা নিয়ে কারও মনে কোনো দ্বিধা নাই।

সংবিধানের ৫৭ ধারায় প্রধানমন্ত্রীর পদ কীভাবে শূন্য হবে তা সংবিধানের ৫৭ ধারায় উল্লে­খ্য যা নি¤েœ দেওয়া হলো-“৫৭। (১) প্রধানমন্ত্রীর পদ শূন্য হইবে, যদি-

 (ক) তিনি কোন সময়ে রাষ্ট্রপতির নিকট পদত্যাগপত্র প্রদান করেন; অথবা

 (খ) তিনি সংসদ-সদস্য না থাকেন।

(২) সংসদের সংখ্যাগরিষ্ঠ সদস্যের সমর্থন হারাইলে প্রধানমন্ত্রী পদত্যাগ করিবেন কিংবা সংসদ ভাঙিয়া দিবার জন্য লিখিতভাবে রাষ্ট্রপতিকে পরামর্শদান করিবেন এবং তিনি অনুরূপ পরামর্শদান করিলে রাষ্ট্রপতি, অন্য কোন সংসদ-সদস্য সংসদের সংখ্যাগরিষ্ঠ সদস্যের আস্থাভাজন নহেন এই মর্মে সন্তুষ্ট হইলে, সংসদ ভাঙিয়া দিবেন।

 (৩) প্রধানমন্ত্রীর উত্তরাধিকারী কার্যভার গ্রহণ না করা পর্যন্ত প্রধানমন্ত্রীকে স্বীয় পদে বহাল থাকিতে এই অনুচ্ছেদের কোন কিছুই অযোগ্য করিবে না।”। সংবিধানের এই ধারায় ৩টি সুস্পষ্ট কারণ উল্লে­খ্য করা হয়েছে যা ঘটলেই শুধুমাত্র প্রধানমন্ত্রীর পদ শূন্য হবে। প্রথমটি হলো যদি তিনি কোনো সময়ে রাষ্ট্রপতির নিকট পদত্যাগ প্রদান করেন। দ্বিতীয়টি হলো তিনি সংসদ সদস্য না থাকেন এবং তৃতীয়টি হলো সংসদের সংখ্যাগরিষ্ঠ সদস্যের সমর্থন হারান। কাজেই এই সুস্পষ্ট ঘটনা ঘটার পরেই শুধুমাত্র প্রধানমন্ত্রীর পদ শূন্য হবে এবং পদ শূন্য হলেই প্রধানমন্ত্রী তার দায়িত্ব ছেড়ে বাড়ি চলে না গিয়ে আরেকজন নতুন প্রধানমন্ত্রী দায়িত্ব না নেওয়া পর্যন্ত তিনি সংবিধানের ৫৭(৩) ধারা অনুযায়ী বৈধভাবে দায়িত্ব পালন করে যাবেন। সংবিধানের এই ধারায় অত্যন্ত পরিষ্কারভাবে উল্লে­খ করা হয়েছে যে, “প্রধানমন্ত্রীর উত্তরাধিকার কার্যভার গ্রহণ না করা পর্যন্ত” স্বীয় পদে বহাল থাকিতে পারিবেন। নিজে নিজের উত্তরাধিকার হওয়া যায় না- এই শাশ্বত সত্য কথাটি মনে রাখলে বর্তমান প্রধানমন্ত্রীর যে উনার উত্তরাধিকার হওয়ার কোনো সুযোগ নাই তা কিন্তু ধ্রুব সত্য।

সংবিধানের ৫৮ ধারাটিও নিন্মে হুবহু উল্লেখ করা হলো :

“৫৮। (১) প্রধানমন্ত্রী ব্যতীত অন্য কোনো মন্ত্রীর পদ শূন্য হইবে, যদি-

(ক) তিনি রাষ্ট্রপতির নিকট পেশ করিবার জন্য প্রধানমন্ত্রীর নিকট পদত্যাগপত্র প্রদান করেন;

 (খ) তিনি সংসদ সদস্য না থাকেন, তবে ৫৬ অনুচ্ছেদের (২) দফার শর্তাংশের অধীনে মনোনীত মন্ত্রীর ক্ষেত্রে ইহা প্রযোজ্য হইবে না;

(গ) এই অনুচ্ছেদের (২) দফা অনুসারে রাষ্ট্রপতি অনুরূপ নির্দেশ দান করেন; অথবা

(ঘ) এই অনুচ্ছেদের (৪) দফায় যেরূপ বিধান করা হইয়াছে তাহা কার্যকর হয়।

(২) প্রধানমন্ত্রী যে কোনো সময়ে কোনো মন্ত্রীকে পদত্যাগ করিতে অনুরোধ করিতে পারিবেন এবং উক্ত মন্ত্রী অনুরূপ অনুরোধ পালনে অসমর্থ হইলে তিনি রাষ্ট্রপতিকে উক্ত মন্ত্রীর নিয়োগের অবসান ঘটাইবার পরামর্শ দান করিতে পারিবেন।

(৩) সংসদ ভাঙিয়া যাওয়া অবস্থায় যে কোনো সময়ে কোনো মন্ত্রীকে স্বীয় পদে বহাল থাকিতে এই অনুচ্ছেদের (১) দফার (ক), (খ) ও (ঘ) উপ-দফার কোনো কিছুই অযোগ্য করিবে না।

(৪) প্রধানমন্ত্রী পদত্যাগ করিলে বা স্বীয় পদে বহাল না থাকিলে মন্ত্রীদের প্রত্যেকে পদত্যাগ করিয়াছেন বলিয়া গণ্য হইবে; তবে এই পরিচ্ছেদের বিধানাবলি-সাপেক্ষে তাঁহাদের উত্তরাধিকারীগণ কার্যভার গ্রহণ না করা পর্যন্ত তাঁহারা স্ব স্ব পদে বহাল থাকিবেন।

(৫) এই অনুচ্ছেদে মন্ত্রী বলিতে প্রতিমন্ত্রী ও উপ-মন্ত্রী অন্তর্ভুক্ত।”।

সংবিধানের ৫৫, ৫৬ ও ৫৮ ধারায় নির্বাচনকালীন আলাদা কোনো ক্ষমতাহীন সরকারের বৈধতা সংবিধানের চতুর্থ ভাগের নির্বাহী বিভাগের কোথাও উল্লে­খ নেই। তাছাড়া এখন পর্যন্ত যে নির্বাচন করানোর হুমকি ধমকি চলছে তাতে সংবিধান ভাঙার কোনো আলামত দেখা যাচ্ছে না। কাজেই এই সংসদ রেখেই যদি করানো হয় তাহলে বর্তমান সরকার বা মন্ত্রিসভার বিলুপ্ত হওয়ার কোনো সুযোগ নেই তবে প্রধানমন্ত্রী উনার রাজনৈতিক সুবিধার জন্য সন্দেহভাজন বা অযোগ্য মন্ত্রীদের সংবিধানের ৫৮(২) ধারায় মন্ত্রিসভা থেকে বের করে দিতেই পারেন। এটি মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর একান্ত ব্যক্তিগত সাংবিধানিক ক্ষমতা যা নিয়ে আপত্তি তোলার কোনো অবকাশ কারও নেই তা সবাই জানে।

নির্বাচনকালে সরকার তথা নির্বাহী কর্তৃপক্ষের কর্তব্য হলো নির্বাচন কমিশনকে দায়িত্ব পালনে সহায়তা করা। যা সংবিধানে ১২৬ ধারায় বলা হয়েছে যে ‘নির্বাচন কমিশন দায়িত্ব পালনে সহায়তা করা সকল নির্বাহী কর্তৃপক্ষের কর্তব্য হইবে।’ কিন্তু বাস্তবে দেখা যায়, সহায়তার বদলে প্রভাব সৃষ্টি করা হয়। পুলিশসহ প্রশাসন সম্পূর্ণভাবে ক্ষমতাসীনদের তাবেদারে পরিণত হয় এবং ইচ্ছা বা অনিচ্ছায় সরকার প্রধানের মনোবাঞ্ছা পূরণে সহায়ক ভূমিকা রাখে। যার ফলে নির্বাচন গ্রহণযোগ্য হওয়ার পথে বাধা সৃষ্টি করে। সেজন্য জনগণ মনে করে একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের পূর্ব শর্ত হলো- সরকারের পদত্যাগ এবং সংসদের বিলুপ্তি। কিন্তু আগামী নির্বাচন যদি সংবিধানের ১২৩(৩)(১) ধারার আওতায় হয় তাহলে বর্তমান সরকার বা মন্ত্রিসভা বিলুপ্ত হওয়ার সুযোগ নেই এবং করলেও তা সাংবিধানিকভাবে বৈধ হবে না। কারণ নির্বাচন তখন এই সংসদের মেয়াদ থাকার ৯০ দিনের মধ্যে হতে হবে এবং সরকারও এ সংসদের মেয়াদ পর্যন্ত থেকে যাবে। অথচ এখন বিভিন্ন মহল থেকে নির্বাচনকালীন সরকার গঠিত হতে যাচ্ছে একটি ‘খোশগল্প’ বা ‘রটনা’ বা ‘বাজে গুজব’ বলা যেতে পারে। কারণ সংসদ না ভেঙে বা প্রধানমন্ত্রী পদত্যাগ না করে অন্য কোনো সরকার গঠন করার সুযোগ রাষ্ট্রপতি বা স্বয়ং প্রধানমন্ত্রীকেও সংবিধান এখন যে অবস্থায় আছে সেই সংবিধান দেয় না। তাছাড়া সবচেয়ে বড় লক্ষণীয় যে স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী আজ অব্দি নির্বাচনকালীন সরকারের ব্যাপারে কোনো কথা প্রকাশ্যে বলেননি। কাজেই ধরে নেওয়া যায় নির্বাচনকালীন সরকার একটি কল্পনা বিলাস যা দিয়ে সরকার হয়তো জনগণের দৃষ্টি ধোঁয়াশা করে দিতে চাচ্ছে এবং এর মাধ্যমে কোনো একটি রাজনৈতিক সুবিধা অর্জন করতে চাচ্ছে। তবে সরকার যাই চাক না কেন মনে হয় বিরোধী রাজনৈতিক মহল সরকারের সেই ধোঁয়াশার মধ্যে যাবে না। কারণ অতি ছলচাতুরী করতে গিয়ে আগামী নির্বাচনকে অংশগ্রহণ করতে অনিশ্চয়তার দিকে ঠেলে দিচ্ছে। সরকার করাতে পারবে তাতে কারও বিন্দুমাত্র সন্দেহ নেই কিন্তু সেই নির্বাচন কোনো গ্রহণযোগ্য হবে না তা সরকারকে জেনে রাখা বুদ্ধিমত্তার পরিচয় দেবে। সরকারকে তাই অত্যন্ত স্পষ্টভাবে বলতে চাই-জনগণ দেখে ফেলেছে সরকার খালেদা জিয়াকে জেল দিয়ে আটকে রাখতে পারে। কাজেই জনগণের আর জেল-জুলুমের ভয় নেই। চোখ কান বন্ধ করে, পিঠে ছালা বেঁধে, লুকিয়ে-পালিয়ে বা জেল-জুলুম নির্যাতন মেনে নিয়ে কয়টা মাস জনগণ কাটাতে চায়। কারণ বিখ্যাত কথাসাহিত্যিক প্রয়াত হুমায়ূন আহমেদের বিখ্যাত শ্লোক- ‘এই দিন দিন না, আরও দিন আছে। এই দিনেরে নিয়ে যাবে সেই দিনেরই কাছে’।

            লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য।

এই বিভাগের আরও খবর
বিছনাকান্দির দুঃখ
বিছনাকান্দির দুঃখ
গণপরিবহনে নৈরাজ্য
গণপরিবহনে নৈরাজ্য
বিনিয়োগ পরিবেশ প্রয়োজন
বিনিয়োগ পরিবেশ প্রয়োজন
ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড স্মৃতি ও শিক্ষা
ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড স্মৃতি ও শিক্ষা
এনজিও-সহায়ক নীতিমালা দরকার
এনজিও-সহায়ক নীতিমালা দরকার
বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য
বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য
অভিনন্দন টিম বাংলাদেশ
অভিনন্দন টিম বাংলাদেশ
বিনিয়োগে মন্দা
বিনিয়োগে মন্দা
অস্তিত্বসংকটে শুঁটকিশিল্প
অস্তিত্বসংকটে শুঁটকিশিল্প
দরুদ পাঠে সুরভিত জীবন
দরুদ পাঠে সুরভিত জীবন
আহা গ্রিন ক্লিন হেলদি সিটি!
আহা গ্রিন ক্লিন হেলদি সিটি!
আড়াই হাজার বছর আগের মাছচাষি
আড়াই হাজার বছর আগের মাছচাষি
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রামে দুর্ঘটনায় মা ও ছেলের মৃত্যু
চট্টগ্রামে দুর্ঘটনায় মা ও ছেলের মৃত্যু

১ সেকেন্ড আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ফেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন হবে: আমানউল্লাহ আমান
ফেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন হবে: আমানউল্লাহ আমান

১০ মিনিট আগে | রাজনীতি

সোমবার ভোটকেন্দ্রের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ : ইসি সচিব
সোমবার ভোটকেন্দ্রের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ : ইসি সচিব

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ডিম সিদ্ধ করার সঠিক সময়
ডিম সিদ্ধ করার সঠিক সময়

১৬ মিনিট আগে | জীবন ধারা

বাসচাপায় মোটরসাইকেল চালকের মৃত্যু
বাসচাপায় মোটরসাইকেল চালকের মৃত্যু

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে আবু জাফর আহাম্মেদ বাবুলের পক্ষে গণসংযোগ লিফলেট বিতরণ
নারায়ণগঞ্জে আবু জাফর আহাম্মেদ বাবুলের পক্ষে গণসংযোগ লিফলেট বিতরণ

১৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘দুদকের হাত থেকে বাঁচতে পারলেও আল্লাহর হাত থেকে বাঁচার কোন উপায় নেই’
‘দুদকের হাত থেকে বাঁচতে পারলেও আল্লাহর হাত থেকে বাঁচার কোন উপায় নেই’

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

টেকনাফে মানবপাচার চক্রের ৩ সদস্য আটক
টেকনাফে মানবপাচার চক্রের ৩ সদস্য আটক

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অবশেষে চীন-ভারত সরাসরি ফ্লাইট চালু
অবশেষে চীন-ভারত সরাসরি ফ্লাইট চালু

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের মানুষের ভাগ্যের পরিবর্তন হয়নি: ফয়জুল করীম
দেশের মানুষের ভাগ্যের পরিবর্তন হয়নি: ফয়জুল করীম

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অর্থনৈতিক উন্নয়নের গ্রহণযোগ্য সমাধান ইনক্লুসিভ ডেভেলপমেন্ট : মান্না
অর্থনৈতিক উন্নয়নের গ্রহণযোগ্য সমাধান ইনক্লুসিভ ডেভেলপমেন্ট : মান্না

৩৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামের উইকেট নিয়েও ভাবনায় হোপ
চট্টগ্রামের উইকেট নিয়েও ভাবনায় হোপ

৩৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের ট্রফি উন্মোচন
বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের ট্রফি উন্মোচন

৪০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ট্রাম্পবিরোধী বিক্ষোভ
মালয়েশিয়ায় ট্রাম্পবিরোধী বিক্ষোভ

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণমাধ্যমের জন্য সরকারি সুবিধা বাড়ানো হবে : তথ্য উপদেষ্টা
গণমাধ্যমের জন্য সরকারি সুবিধা বাড়ানো হবে : তথ্য উপদেষ্টা

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

কিছু বিপদগামী নেতাকর্মী ছাড়া ছাত্রদলের সবাই নৈতিক চরিত্রের অধিকারী: রাকিব
কিছু বিপদগামী নেতাকর্মী ছাড়া ছাত্রদলের সবাই নৈতিক চরিত্রের অধিকারী: রাকিব

৪৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

টানা চার পরাজয়ে ক্ষুব্ধ লিভারপুল কোচ
টানা চার পরাজয়ে ক্ষুব্ধ লিভারপুল কোচ

৫১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদিতে সাত দিনে ২২ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে সাত দিনে ২২ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে নকল ব্যান্ডরোলযুক্ত সিগারেট জব্দ
বরিশালে নকল ব্যান্ডরোলযুক্ত সিগারেট জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় ডাকাতির চেষ্টাকালে গ্রেফতার ৩
কুমিল্লায় ডাকাতির চেষ্টাকালে গ্রেফতার ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিল্পকলায় ‘কিনু কাহারের থেটার’
শিল্পকলায় ‘কিনু কাহারের থেটার’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাবিতে সুইমিংপুলে ডুবে ছাত্রী মৃত্যু
রাবিতে সুইমিংপুলে ডুবে ছাত্রী মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হ্যাটট্রিক জয়ের পরও সতর্ক ইউনাইটেড কোচ
হ্যাটট্রিক জয়ের পরও সতর্ক ইউনাইটেড কোচ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাট-২ আসনে ভোটের মাঠে এলডিপির কেন্দ্রীয় নেত্রী কারিমা
জয়পুরহাট-২ আসনে ভোটের মাঠে এলডিপির কেন্দ্রীয় নেত্রী কারিমা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীলঙ্কার দুই বিমানবালাকে মারধরের অভিযোগে সৌদি যুবক গ্রেফতার
শ্রীলঙ্কার দুই বিমানবালাকে মারধরের অভিযোগে সৌদি যুবক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুতুবদিয়ায় ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
কুতুবদিয়ায় ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবি ভর্তি পরীক্ষার আবেদন শুরু ২০ নভেম্বর
রাবি ভর্তি পরীক্ষার আবেদন শুরু ২০ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অ্যাঞ্জেলিক এয়ার ফ্রেশনারের নতুন দুই ভ্যারিয়েন্ট উন্মোচন
অ্যাঞ্জেলিক এয়ার ফ্রেশনারের নতুন দুই ভ্যারিয়েন্ট উন্মোচন

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বিজয়নগরে গাঁজাসহ গ্রেফতার ২
বিজয়নগরে গাঁজাসহ গ্রেফতার ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুবকদের কর্মসংস্থান সৃষ্টির লক্ষ্যে সৎ ও যোগ্য নেতৃত্ব নির্বাচিত করতে হবে : মাসুদ সাঈদী
যুবকদের কর্মসংস্থান সৃষ্টির লক্ষ্যে সৎ ও যোগ্য নেতৃত্ব নির্বাচিত করতে হবে : মাসুদ সাঈদী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
২৩ বছর পর দেশে ফিরছেন অভি, বরিশাল-২ আসনে প্রার্থী হওয়ার গুঞ্জন
২৩ বছর পর দেশে ফিরছেন অভি, বরিশাল-২ আসনে প্রার্থী হওয়ার গুঞ্জন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফার্মগেটে মেট্রোরেলের পিলারের বিয়ারিং প্যাড পড়ে পথচারীর মৃত্যু
ফার্মগেটে মেট্রোরেলের পিলারের বিয়ারিং প্যাড পড়ে পথচারীর মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মালয়েশিয়ায় নেমেই নেচে উঠলেন ট্রাম্প, ভিডিও ভাইরাল
মালয়েশিয়ায় নেমেই নেচে উঠলেন ট্রাম্প, ভিডিও ভাইরাল

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’, যেসব অঞ্চলে আঘাত হানতে পারে
ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’, যেসব অঞ্চলে আঘাত হানতে পারে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেসব অঞ্চলে আঘাত হানতে পারে ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’
যেসব অঞ্চলে আঘাত হানতে পারে ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার স্বজন পরিচয়ে ইউরোপে আশ্রয় চান পলাতক পুলিশ কর্মকর্তা
হাসিনার স্বজন পরিচয়ে ইউরোপে আশ্রয় চান পলাতক পুলিশ কর্মকর্তা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমান শাহর স্ত্রী সামিরাকে নির্দোষ বললেন ডন
সালমান শাহর স্ত্রী সামিরাকে নির্দোষ বললেন ডন

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সীমাহীন পাল্লার পরমাণু মিসাইলের সফল পরীক্ষা চালানোর দাবি রাশিয়ার
সীমাহীন পাল্লার পরমাণু মিসাইলের সফল পরীক্ষা চালানোর দাবি রাশিয়ার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্রান্সে স্কুলছাত্রী ধর্ষণ-হত্যার দায়ে প্রথম কোনো নারীর যাবজ্জীবন
ফ্রান্সে স্কুলছাত্রী ধর্ষণ-হত্যার দায়ে প্রথম কোনো নারীর যাবজ্জীবন

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোট হলেও দলীয় প্রতীকে ভোটে আপত্তি বিএনপির, ইসিতে চিঠি
জোট হলেও দলীয় প্রতীকে ভোটে আপত্তি বিএনপির, ইসিতে চিঠি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৫ লাখ টাকা ক্ষতিপূরণ পাবে নিহতের পরিবার : ফাওজুল কবির
৫ লাখ টাকা ক্ষতিপূরণ পাবে নিহতের পরিবার : ফাওজুল কবির

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হঠাৎ মেট্রোরেল বন্ধে দুর্ভোগ
হঠাৎ মেট্রোরেল বন্ধে দুর্ভোগ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৪ দিন পরেই বাতিল হবে অতিরিক্ত সিমকার্ড, বিটিআরসির জরুরি বার্তা
৪ দিন পরেই বাতিল হবে অতিরিক্ত সিমকার্ড, বিটিআরসির জরুরি বার্তা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন কমিশনের সামনে ‘ককটেল বিস্ফোরণ’, যুবক আটক
নির্বাচন কমিশনের সামনে ‘ককটেল বিস্ফোরণ’, যুবক আটক

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রোনালদোর ৯৫০তম গোলে আল নাসরের টানা ছয় জয়
রোনালদোর ৯৫০তম গোলে আল নাসরের টানা ছয় জয়

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য
বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য

১৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আবারও প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে লড়ার ইঙ্গিত কমলা হ্যারিসের
আবারও প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে লড়ার ইঙ্গিত কমলা হ্যারিসের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সাইয়ারা’র পর নতুন ছবিতে অনীত, আয়ুষ্মানের শুভেচ্ছাবার্তা
‘সাইয়ারা’র পর নতুন ছবিতে অনীত, আয়ুষ্মানের শুভেচ্ছাবার্তা

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শান্তি আলোচনা ব্যর্থ হলে আফগানিস্তানের বিরুদ্ধে ‘যুদ্ধের’ হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
শান্তি আলোচনা ব্যর্থ হলে আফগানিস্তানের বিরুদ্ধে ‘যুদ্ধের’ হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রেমিট্যান্স যোদ্ধাদের পাসপোর্ট ফি কমাতে পদক্ষেপ নিচ্ছে সরকার
রেমিট্যান্স যোদ্ধাদের পাসপোর্ট ফি কমাতে পদক্ষেপ নিচ্ছে সরকার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি কার্যালয়ে প্রস্তুতি জোরদার: তারেক রহমানের অফিস কার্যক্রমের জন্য সাজছে পল্টন অফিস
বিএনপি কার্যালয়ে প্রস্তুতি জোরদার: তারেক রহমানের অফিস কার্যক্রমের জন্য সাজছে পল্টন অফিস

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যে দামে কেনা যাবে এক ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে এক ভরি স্বর্ণ

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রিজার্ভ বৃদ্ধিকে স্বাগত জানাল আইএমএফ
রিজার্ভ বৃদ্ধিকে স্বাগত জানাল আইএমএফ

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

উত্তরা উত্তর থেকে আগারগাঁও অংশে শুরু মেট্রো চলাচল
উত্তরা উত্তর থেকে আগারগাঁও অংশে শুরু মেট্রো চলাচল

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বেশি পানি পানে হতে পারে কিডনির ক্ষতি
বেশি পানি পানে হতে পারে কিডনির ক্ষতি

১০ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিদেশের শ্রমবাজারে অশনিসংকেত
বিদেশের শ্রমবাজারে অশনিসংকেত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জোটগতভাবে ৩০০ আসনে নির্বাচনের ঘোষণা সিপিবির
জোটগতভাবে ৩০০ আসনে নির্বাচনের ঘোষণা সিপিবির

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যে কারণ খুলে পড়লো মেট্রোরেলের বিয়ারিং প্যাড
যে কারণ খুলে পড়লো মেট্রোরেলের বিয়ারিং প্যাড

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একটা দল শেখ হাসিনার মতোই মিথ্যাচার করছে: রিজভী
একটা দল শেখ হাসিনার মতোই মিথ্যাচার করছে: রিজভী

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘সমালোচনাগুলো ওর মনে আঘাত ফেলেছে’
‘সমালোচনাগুলো ওর মনে আঘাত ফেলেছে’

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
একটি ফোন কলের অপেক্ষা
একটি ফোন কলের অপেক্ষা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী বেগম জিয়া অথবা তারেক রহমান
বিএনপির প্রার্থী বেগম জিয়া অথবা তারেক রহমান

নগর জীবন

নিঃস্ব থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
নিঃস্ব থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

মন্ত্রণালয় ও মাঠ প্রশাসনে আসছে ব্যাপক পরিবর্তন
মন্ত্রণালয় ও মাঠ প্রশাসনে আসছে ব্যাপক পরিবর্তন

প্রথম পৃষ্ঠা

অবকাঠামো ছাড়াই বিদ্যুতের গাড়ি!
অবকাঠামো ছাড়াই বিদ্যুতের গাড়ি!

পেছনের পৃষ্ঠা

তাবিথের নেতৃত্বে বাফুফের প্রথম বছর
তাবিথের নেতৃত্বে বাফুফের প্রথম বছর

মাঠে ময়দানে

এক মঞ্চে জাতীয় নেতারা
এক মঞ্চে জাতীয় নেতারা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী সাবেক মেয়রসহ চারজন
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী সাবেক মেয়রসহ চারজন

নগর জীবন

তদন্ত করবেন চার দেশের বিশেষজ্ঞরা
তদন্ত করবেন চার দেশের বিশেষজ্ঞরা

পেছনের পৃষ্ঠা

দূরত্ব ও সময় মেপে টাকা নেয় সিন্ডিকেট
দূরত্ব ও সময় মেপে টাকা নেয় সিন্ডিকেট

প্রথম পৃষ্ঠা

নিজামী, মীর কাসেমদের ফাঁসি মিথ্যা মামলায়
নিজামী, মীর কাসেমদের ফাঁসি মিথ্যা মামলায়

প্রথম পৃষ্ঠা

একজন ক্ষণজন্মা ধূমকেতু
একজন ক্ষণজন্মা ধূমকেতু

শোবিজ

ফুরফুরে মেজাজে বুবলী
ফুরফুরে মেজাজে বুবলী

শোবিজ

বিনামূল্যের ট্রলিতেও দিতে হয় টাকা
বিনামূল্যের ট্রলিতেও দিতে হয় টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিল গেটসের চোখে সুপারহিরো অমিতাভ
বিল গেটসের চোখে সুপারহিরো অমিতাভ

শোবিজ

জাতীয় ক্রিকেটে দুরন্ত সেঞ্চুরি আরিফুলের
জাতীয় ক্রিকেটে দুরন্ত সেঞ্চুরি আরিফুলের

মাঠে ময়দানে

চুয়াডাঙ্গায় বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে ৪০ অসচ্ছল নারীকে সেলাই মেশিন
চুয়াডাঙ্গায় বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে ৪০ অসচ্ছল নারীকে সেলাই মেশিন

নগর জীবন

পাকিস্তানের পেট্রোলিয়াম মন্ত্রী আসছেন আজ
পাকিস্তানের পেট্রোলিয়াম মন্ত্রী আসছেন আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

ওয়ানডেতে শচীনের পরেই কোহলি
ওয়ানডেতে শচীনের পরেই কোহলি

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে দুর্বৃত্তের গুলিতে যুবদল নেতা নিহত
চট্টগ্রামে দুর্বৃত্তের গুলিতে যুবদল নেতা নিহত

নগর জীবন

অ্যালানার ৭ উইকেট
অ্যালানার ৭ উইকেট

মাঠে ময়দানে

বিআইডব্লিউটিসি কর্মকর্তা কর্মচারীদের বিক্ষোভ
বিআইডব্লিউটিসি কর্মকর্তা কর্মচারীদের বিক্ষোভ

নগর জীবন

সাগরে জেগে ওঠা রূপকথার রাজ্য
সাগরে জেগে ওঠা রূপকথার রাজ্য

দেশগ্রাম

অভিভাবকশূন্য মিডিয়া ইন্ডাস্ট্র্রি
অভিভাবকশূন্য মিডিয়া ইন্ডাস্ট্র্রি

শোবিজ

গ্যাসের খোঁজে তোড়জোড়
গ্যাসের খোঁজে তোড়জোড়

পেছনের পৃষ্ঠা

অনুশীলনে টাইগাররা
অনুশীলনে টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

বিরতিতে জাহ্নবী
বিরতিতে জাহ্নবী

শোবিজ

নিগারদের বিশ্বকাপ শেষ আজ
নিগারদের বিশ্বকাপ শেষ আজ

মাঠে ময়দানে

জামায়াত অফিস ভাঙচুর-হত্যাচেষ্টা সাংবাদিক কারাগারে
জামায়াত অফিস ভাঙচুর-হত্যাচেষ্টা সাংবাদিক কারাগারে

দেশগ্রাম