শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৫ নভেম্বর, ২০১৮

দুর্নীতিগ্রস্ত শিক্ষাব্যবস্থা দুর্নীতির আঁতুড়ঘর

তুষার কনা খোন্দকার
প্রিন্ট ভার্সন
দুর্নীতিগ্রস্ত শিক্ষাব্যবস্থা দুর্নীতির আঁতুড়ঘর

ইবনে খলদুন তাঁর আল মুকাদ্দিমা বইয়ে বলেছেন, শিক্ষকও একজন মানুষ। সমাজের আর ১০ জন মানুষের মতো শিক্ষকের ব্যক্তিগত জীবনে বেঁচে থাকার উপকরণের প্রয়োজন আছে। কাজেই, সমাজের উচিত শিক্ষকতাকে পেশা হিসেবে মেনে নেওয়া। শিক্ষাদান করার পরিশ্রমের বিনিময়ে একজন শিক্ষকের পারিশ্রমিক নেওয়ার অধিকার আছে। খলদুনের জমানায় শিক্ষকতা জনসেবার অংশ ছিল। শিক্ষকদের ভরণ-পোষণ রাজা কিংবা রাজ্যের ধনী প্রজাদের দান-দক্ষিণার ওপর নির্ভর করত। খলদুনের জমানা অনেক আগে পার হয়ে গেছে। বর্তমান জমানায় শিক্ষকতা একটি স্বীকৃত পেশা। পেশাদারি মনোভাব থেকে শিক্ষক বেতন-ভাতা বাড়ানো কিংবা এমপিওভুক্তির জন্য মিছিল-মিটিং-অনশন করেন। এটি করা তাদের গণতান্ত্রিক অধিকার। এতে দোষের কিছু নেই। আমাদের দেশে শিক্ষকতা পেশায় যারা নিয়োজিত, বিশেষত প্রাথমিক ও মাধ্যমিক পর্যায়ে ছোট বাচ্চাদের যারা পড়ান তাদের বেতন-ভাতা যথেষ্ট কিনা তা সরকারের দেখা উচিত। কারণ প্রাথমিক ও মাধ্যমিক এ দুটি পর্বে পড়ানো বেশ খাটুনির কাজ। বাচ্চা পড়ানোর মতো পরিশ্রমসাধ্য কাজ করে প্রাথমিক ও মাধ্যমিক পর্যায়ের শিক্ষকরা অনেক বেতন পান তা বলব না, তবে তাদের বেতন-ভাতা এখন চলনসই পর্যায়ে। বর্তমানে শিক্ষকরা যা বেতন-ভাতা পান তা দিয়ে তাদের সংসার চলে কি চলে না তা আপেক্ষিক বিষয়। সংসার চলা এবং না চলা বিষয়টি মানুষের দৃষ্টিভঙ্গির ওপর অনেকখানি নির্ভর করে। স্বল্প আয়ের মানুষের সংসার অল্প টাকায় চলে। আবার বেশুমার আয়ের মানুষের সংসারে খরচের অন্ত নেই। আমি শিক্ষকদের বেতন-ভাতা নিয়ে বিচার-বিশ্লে­ষণ করতে যাব না। শিক্ষকদের বেতন-ভাতা কম হলে তারা আন্দোলন করে বাড়িয়ে নিতে পারেন সেটি তাদের বিষয়। আমার আলোচনার কেন্দ্রবিন্দু শিক্ষকদের পেশাদারিত্বের মান নিয়ে। আমাদের দেশের শিক্ষকরা বেতন-ভাতা বাড়ানোর আন্দোলন করার ক্ষেত্রে পেশাদারিত্বের পরিচয় দিলেও স্কুল-কলেজে শ্রেণিকক্ষে পাঠদানের ক্ষেত্রে তারা ভয়ানক অপেশাদারি। বর্তমান দুনিয়ায় শিক্ষকতা যে একটি পেশা সে কথা আমাদের দেশের শিক্ষকরা কোনোক্রমেই মনে রাখতে পারেন না। তারা স্কুল-কলেজের শ্রেণিকক্ষে হাজির থাকার জন্য বেতন-ভাতা নিতে উম্মু খ, তবে শ্রেণিকক্ষে ছাত্রছাত্রীদের পড়াতে রাজি নন। এ দেশের শিক্ষকসমাজ অনেক বছর ধরে শিক্ষকতাকে যেনতেন উপায়ে টাকা কামাইয়ের সুবর্ণ সুযোগ বলে বিশ্বাস করে আসছেন। শিক্ষকতাকে পেশা হিসেবে দেখলে তারা নিজ পেশাকে সম্মান করতেন। তারা জানতেন পেশাদারিত্ব শব্দটি আজকের দিনে অত্যন্ত সম্মানের বিষয়। যে সমাজের মানুষ যত বেশি পেশাদারি মনোভাব নিয়ে নিজ নিজ দায়িত্ব পালন করে সেই সমাজ তত দ্রুত সামনে এগিয়ে যায়। বেশ কয়েক দশক ধরে আমাদের শিক্ষকরা শিক্ষকতার বিষয়ে চরম অপেশাদারি মনোভাবের পরিচয় দিচ্ছেন। শিক্ষকরা ছাত্রছাত্রীদের ক্লাসে কিছু পড়াতে নারাজ। অভিভাবকদের শিক্ষকদের ব্যক্তিগত ঠিকানায় যোগাযোগ করে সন্তানের জন্য নগদ টাকা খরচ করে বিদ্যা কিনে আনতে হয়। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোকে আর বিদ্যাপীঠ বলে সম্মানিত করার সুযোগ নেই। বলা যায় মাস্টারদের টাকা কামাই করার মতলবে ওগুলো ছাত্র ধরার ফাঁদ হয়ে গেছে। বাংলাদেশের স্কুল-কলেজের ক্লাসরুমে কী পড়ানো হয় তা আমরা কেউ জানি না। শুধু জানি, অমুক স্যারের কোচিং ক্লাস তমুক স্যারের কোচিং ক্লাস। অমুক স্যারের কাছে কোচিং করলে ছাত্রের ভাগ্যে এ প্লøাস অবধারিত। অথচ ক্লাসে পড়ানোর জন্য শিক্ষকরা নিয়মিত বেতন-ভাতা পান। কিন্তু ক্লাসে তারা কিছু না পড়িয়ে সব বিদ্যা কোচিং ক্লাসে নিয়ে গিয়ে কেন ঢেলে দেন, সে কথার জবাব আমরা সবাই জানি। দেশের বেশির ভাগ শিক্ষক যে উপায়ে টাকা বানাতে ব্যস্ত তাকে চৌর্যবৃত্তি, ছিনতাই কিংবা রাহাজানির সঙ্গে তুলনা করা চলে। কিন্তু দুর্ভাগা জাত আমরা। সবাই সবকিছু জানে কিন্তু প্রতিকার করার কেউ নেই।

শিক্ষকদের কোচিং বাণিজ্যের শুরুর জমানা নিয়ে আমার ঝুলিতে একটি অভিজ্ঞতা আছে। আজকের এই সুযোগে সেই অভিজ্ঞতার কথা আপনাদের সঙ্গে শেয়ার করার মওকা আমি হাতছাড়া করতে চাই না। গত শতকের আশির দশকে ঢাকায় কোচিং বাণিজ্যের রমরমা শুরু হলো। ঢাকার স্কুল-কলেজে মাস্টারি নিতে পারলে টাকার ওপর গড়াগড়ি খাওয়া যাবে এ খবর গ্রামের স্কুলগুলোয় চাউর হতে সময় লাগল না। শহরের স্কুলে কোচিং বাণিজ্যের রমরমার খবর পেয়ে গ্রামের স্কুলের মাস্টাররা জমিজমা বেচে নগদ টাকার বিনিময়ে শহরের স্কুলের ম্যানেজিং কমিটির লোকজনকে ম্যানেজ করে চাকরি বাগিয়ে ফেলতে শুরু করলেন। তেমন একজন বিএসসি মাস্টার আমার চেনা-জানার তালিকায় ছিলেন। উনি গ্রামের স্কুল ছেড়ে ঢাকার একটা চলনসই স্কুলে চাকরি নিয়ে খুব অল্প সময়ে কোচিং বাণিজ্যে পসার জমিয়ে ফেলেছিলেন। প্রথম দিকে তিনি কোচিং ক্লাসে নিজে ছাত্রছাত্রীদের পড়াতেন। পরে ফিজিক্সের মাস্টার হিসেবে তার ব্র্যান্ড চালু হয়ে গেলে তিনি বিকালে নিজের রুমে শুয়ে ভিসিআরে গরম মসলা জাতীয় হিন্দি ফিল্ম দেখতেন আর কোচিং ক্লাসে তার লেকচারের টেপ বাজানো হতো। এটা অনেকটা গুলিস্তানে ওষুধ বেচার কায়দা। আধুনিক ওষুধ বিক্রেতারা কষ্ট করে ওষুধের গুণাগুণ বয়ান করা বন্ধ করে দিয়েছিল। ওষুধ বেচার বক্তৃতা তারা টেপরেকর্ডারে রেকর্ড করে রেখে দিত। ওষুধ বিক্রির সময় রেকর্ড বাজালে তাতে খুঁজলি-পাঁচড়া-দাদ শব্দগুলো বেজে ওঠার সঙ্গে সঙ্গে এক লোক লাঠির মাথা দিয়ে নির্দিষ্ট কৌটার গায়ে টোকা মেরে কোন রোগে কোন ওষুধ তা দেখিয়ে দিত। আমার জানা ফিজিক্স মাস্টারও গুলিস্তানের হকারের কেতায় তার কোচিং ক্লাস চালাতেন। ফিজিক্স মাস্টারের ক্লাস লেকচারের রেকর্ড কোচিং ক্লাসে যখন বাজানো হতো তখন তার বেতনভুক সহকারী কাঠির মাথা ব্লøাকবোর্ডে লেখার গায়ে ছুঁয়ে ছাত্রদের বিদ্যা পোক্ত করে দিত। এভাবে লোকটার সৌভাগ্যের সূর্য যখন মধ্যগগনে গনগন করে জ্বলছে সে সময় কী এক অসুখে তাকে কাবু করে ফেলল। সামাজিক দায়িত্ব পালনের খাতিরে আমি তাকে হাসপাতালে দেখতে গেলাম। লোকটির কথাবার্তা শুনে মনে হলো অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে আসা তার জন্য এক দারুণ সুযোগ সৃষ্টি করেছে। এমন নামিদামি হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে গিয়ে লোকটার প্রতিদিন কত খরচ হচ্ছে সবাইকে সে সম্পর্কে বিস্তারিত বলার আনন্দে সে তখন মাতোয়ারা। এরপর বলল, ঢাকায় আসার পরে সে বাজার করে বড় আনন্দ পাচ্ছে। গ্রামের বাজারে জিনিসপত্রের দারুণ আকাল। ওখানে মনে চাইলেই ১০টা হাঁস কিংবা ১০০ কই মাছ একবারে কিনতে পাওয়া যায় না। ঢাকার বাজারে মাছ-মাংসের অঢেল সাপ্ল­াই আছে বলে সে মনের সাধ মিটিয়ে মাছ-মাংস কিনতে পারছে। সেদিন, যতক্ষণ আমি হাসপাতালে রোগাক্রান্ত বিএসসি মাস্টারের শয্যাপাশে বসা ছিলাম ততক্ষণ সে তার টাকার গল্পে মশগুল হয়ে ছিল। লোকটির গল্প শুনে আমার মধ্যযুগের মঙ্গলকাব্য কালকেতু উপাখ্যানের কথা মনে পড়ল। কাহিনীর নায়ক সাধারণ শিকারি কালকেতু দেবীর বর পেয়ে যখন রাজা হয়ে গেল তখন সে হাতির পিঠে চড়ে বাজারে গিয়ে এক মণ চিঁড়া আর এক মণ গুড় কিনে নিয়ে এলো। মাস্টার সাহেব কোচিং বাণিজ্য করে অনেক টাকার মালিক হয়ে অনেক হাঁস অনেক কই মাছ কিনলেন সে কথা তার নিজ বয়ানে জানতে পারলাম। সব শুনে আমার মনে একটি প্রশ্ন খচখচ করে বিঁধছিল যার জবাব আমি কার কাছে পাব ভেবে পাচ্ছিলাম না। আমি ভাবছিলাম, কোচিং বাণিজ্য করে মাস্টার ধনী হলো, তাকে আর গরিব স্কুলমাস্টার বলে কেউ হেলা করতে পারবে না। কিন্তু দিনের শেষে ছাত্রছাত্রীদের বিদ্যা-শিক্ষা-নীতি-নৈতিকতার অবস্থা কী দাঁড়াল? আমার দেখা সেই মাস্টার অনেক আগে দামি হাসপাতালের ব্যয়বহুল কেবিনে শুয়ে মারা গেছেন। আমার প্রশ্নের জবাব আজও দেশের নীতিনির্ধারকদের কাছে পেয়েছি এমন দাবি করতে পারি না। তবে সমাজে নীতি-আদর্শের দুর্দশা দেখে বুঝি নগদ টাকায় কেনা বিদ্যার বিষবৃক্ষ দিনে দিনে মহিরুহ হয়ে তাতে ভয়ানক বিষফল ফলেছে। আমার দেখা বিএসসি মাস্টার এবং তার সমগোত্রীয় শিক্ষকরা যেসব ছাত্রের কাছে নগদ টাকায় বিদ্যা বিক্রি করেছিল সেই ছাত্রদের অনেকে এখন স্কুল-কলেজে মাস্টারি করে। ছাত্রজীবনে তারা যে মাস্টারের কাছে কোচিং ক্লাস করে সার্টিফিকেট পেয়েছে সেই মাস্টারের পদাঙ্ক অনুসরণ করে মাস্টারি পেশায় এসে এরাও নিশ্চয়ই কোচিং বাণিজ্যে যথেষ্ট দক্ষতার পরিচয় দিচ্ছে। যেসব ছাত্র মাস্টারি পেশার বাইরে অন্যান্য পেশায় ব্যস্ত তাদের নৈতিকতার মানও মাশা আল্লাহ শিক্ষকদের সঙ্গে বেশ মিলে যাচ্ছে। দুর্নীতির রাক্ষস দেশটাকে কীভাবে গিলে খেয়েছে তা এ দেশের মানুষ প্রতিনিয়ত হাড়ে-হাড্ডিতে টের পায়। ছাত্রজীবনে বিদ্যা কেনার পেছনে যার যত টাকা খরচ হয়েছে পেশাজীবনে এসে সে হিসাব বহুগুণে উশুল করার বাইরে তারা আর কিছু ভাবতে পারে না। অবস্থাদৃষ্টে মনে হয় আমাদের দেশ এখন পৃথিবীর অংশ নয়। দুর্নীতির দুষ্ট বলয়ে ঘেরা এটি মূর্তিমান শনিগ্রহ। শনির বলয়ের প্রাথমিক চক্র নিয়ে কথা হলো, রয়ে গেল আরও অনেক চক্র যা গুনে শেষ করা কঠিন। দুর্নীতির সব চক্র আমরা এক দিনে ভাঙতে পারব না এ কথা সত্য। তবে সরকার আন্তরিক হলে শিশুদের শিক্ষকদের দুর্নীতির হাত থেকে বাঁচানো সম্ভব। দেশে বিদ্যা বেচাকেনার দুষ্ট চক্র একদিন ভাঙবে আমরা অনেক বছর ধরে সেই প্রতীক্ষায় আছি। দেশকে দুর্নীতিমুক্ত করতে হলে কোচিংয়ের বন্দীদশা থেকে শিশুদের উদ্ধার করতে হবে। দুর্নীতির বিরুদ্ধে অভিযানে এটি হোক প্রথম পদক্ষেপ।

            লেখক : কথাসাহিত্যিক

এই বিভাগের আরও খবর
গণসংযোগে গুলি
গণসংযোগে গুলি
মহান ৭ নভেম্বর
মহান ৭ নভেম্বর
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
সংসদ নির্বাচন
সংসদ নির্বাচন
সুগন্ধি মনকে সতেজ করে
সুগন্ধি মনকে সতেজ করে
একটা ভিডিওর আয়নায় আমাদের সমাজ
একটা ভিডিওর আয়নায় আমাদের সমাজ
জাতীয় মর্যাদা ও পুনর্জাগরণের সেই দিন
জাতীয় মর্যাদা ও পুনর্জাগরণের সেই দিন
সবার আগে বাংলাদেশ
সবার আগে বাংলাদেশ
সর্বশেষ খবর
বীরগঞ্জে বসুন্ধরা শুভসংঘের ডাস্টবিন বিতরণ
বীরগঞ্জে বসুন্ধরা শুভসংঘের ডাস্টবিন বিতরণ

২ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গোপালগঞ্জে শিশু ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেফতার ১
গোপালগঞ্জে শিশু ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেফতার ১

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কমলগঞ্জে বসুন্ধরা শুভসংঘের সেলাই প্রশিক্ষণ কেন্দ্র চালু
কমলগঞ্জে বসুন্ধরা শুভসংঘের সেলাই প্রশিক্ষণ কেন্দ্র চালু

২৩ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন
বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা
শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

সুদূর মহাকাশ থেকে আসা ধূমকেতু নিয়ে বিজ্ঞানীরা এতো ব্যস্ত কেন?
সুদূর মহাকাশ থেকে আসা ধূমকেতু নিয়ে বিজ্ঞানীরা এতো ব্যস্ত কেন?

২৮ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

নয়াপল্টনে বিপ্লব ও সংহতি দিবসের র‌্যালি ঘিরে বিএনপির জনস্রোত
নয়াপল্টনে বিপ্লব ও সংহতি দিবসের র‌্যালি ঘিরে বিএনপির জনস্রোত

৩০ মিনিট আগে | রাজনীতি

সোনারগাঁয়ে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে আজহারুল ইসলাম মান্নান
সোনারগাঁয়ে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে আজহারুল ইসলাম মান্নান

৩৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৪৮৮ জন
ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৪৮৮ জন

৩৭ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ইন্দোনেশিয়ায় জুমার নামাজের সময় মসজিদে বিস্ফোরণ, আহত ৫০
ইন্দোনেশিয়ায় জুমার নামাজের সময় মসজিদে বিস্ফোরণ, আহত ৫০

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেরোবি ক্যাম্পাসে বিপন্ন ধূপগাছ ছড়াচ্ছে সুগন্ধি
বেরোবি ক্যাম্পাসে বিপন্ন ধূপগাছ ছড়াচ্ছে সুগন্ধি

৫০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

হাতিরঝিলে চলন্ত সিএনজি অটোরিকশায় আগুন, প্রাণে রক্ষা তিনজনের
হাতিরঝিলে চলন্ত সিএনজি অটোরিকশায় আগুন, প্রাণে রক্ষা তিনজনের

৫১ মিনিট আগে | নগর জীবন

অনলাইন জুয়া বন্ধে বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ
অনলাইন জুয়া বন্ধে বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ

৫২ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের
জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের

৫২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শিবচরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে নানা কর্মসূচি
শিবচরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে নানা কর্মসূচি

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ১
রংপুরে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুই হাজার বছরের পুরোনো বিশাল সড়কের সন্ধান পেলেন বিজ্ঞানীরা
দুই হাজার বছরের পুরোনো বিশাল সড়কের সন্ধান পেলেন বিজ্ঞানীরা

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ছয় মাসেই কোরআনের হাফেজ ১১ বছরের শিশু
ছয় মাসেই কোরআনের হাফেজ ১১ বছরের শিশু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোদী 'মহান মানুষ', আগামী বছরই হতে পারে ভারত সফর: ট্রাম্প
মোদী 'মহান মানুষ', আগামী বছরই হতে পারে ভারত সফর: ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরামর্শ চাইলে সুসাইড নোট লিখে দিয়েছে চ্যাটজিপিটি!
পরামর্শ চাইলে সুসাইড নোট লিখে দিয়েছে চ্যাটজিপিটি!

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার
রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাটডাউনে অচল যুক্তরাষ্ট্রের বিমানবন্দর, হাজারো ফ্লাইট বাতিল
শাটডাউনে অচল যুক্তরাষ্ট্রের বিমানবন্দর, হাজারো ফ্লাইট বাতিল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তরুণরাই দেশ বিনির্মাণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে : জামায়াত আমির
তরুণরাই দেশ বিনির্মাণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে : জামায়াত আমির

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফুলবাড়ী সীমান্তে ভারতীয় নাগরিকসহ আটক ৬
ফুলবাড়ী সীমান্তে ভারতীয় নাগরিকসহ আটক ৬

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিস্ফোরণ-অগ্নিকাণ্ড, ফ্লাইটে পাওয়ার ব্যাংক নিষিদ্ধ হচ্ছে?
বিস্ফোরণ-অগ্নিকাণ্ড, ফ্লাইটে পাওয়ার ব্যাংক নিষিদ্ধ হচ্ছে?

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সূর্যের কাছ থেকে ফিরে এলো সোনালি ধূমকেতু, বিস্মিত বিজ্ঞানীরা
সূর্যের কাছ থেকে ফিরে এলো সোনালি ধূমকেতু, বিস্মিত বিজ্ঞানীরা

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সীমান্তে ফের গোলাগুলি, ৫ আফগান নিহত
সীমান্তে ফের গোলাগুলি, ৫ আফগান নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোটারদের মন জয়ে সবাইকে কাজ করতে হবে: বিএনপি নেতা সেলিমুজ্জামান
ভোটারদের মন জয়ে সবাইকে কাজ করতে হবে: বিএনপি নেতা সেলিমুজ্জামান

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকার আকাশ সন্ধ্যা পর্যন্ত মেঘলা থাকতে পারে
ঢাকার আকাশ সন্ধ্যা পর্যন্ত মেঘলা থাকতে পারে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দিল্লিতে শতাধিক ফ্লাইট বিলম্ব, দুর্ভোগ চরমে
দিল্লিতে শতাধিক ফ্লাইট বিলম্ব, দুর্ভোগ চরমে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা
অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা
দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা
এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন
জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল
প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল
অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি
বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়
ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল
তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির
ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প
ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী
ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকা ও গাজীপুরের যেসব এলাকায় ২২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না
ঢাকা ও গাজীপুরের যেসব এলাকায় ২২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ
দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প
অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪তম বিসিএসের ফলাফল পুনঃপ্রকাশ
৪৪তম বিসিএসের ফলাফল পুনঃপ্রকাশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৫ টন আমদানি নিষিদ্ধ পপি সিড জব্দ
২৫ টন আমদানি নিষিদ্ধ পপি সিড জব্দ

২৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির
জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের
আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা
এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই
ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল ৫ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার
নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল ৫ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল
শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শহিদুল আলমের মনোনয়নের দাবিতে সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিক্ষোভ সমাবেশ
শহিদুল আলমের মনোনয়নের দাবিতে সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিক্ষোভ সমাবেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জরুরি প্রয়োজন ছাড়া চিকিৎসকদের বদলি-পদায়ন আপাতত বন্ধ
জরুরি প্রয়োজন ছাড়া চিকিৎসকদের বদলি-পদায়ন আপাতত বন্ধ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার

পেছনের পৃষ্ঠা

উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও
উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক
মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক

প্রথম পৃষ্ঠা

বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়
বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়

মাঠে ময়দানে

সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে
সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে
টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে

পেছনের পৃষ্ঠা

সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক
সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক

নগর জীবন

জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব
জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব

প্রথম পৃষ্ঠা

ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি
ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিখ্যাত যত ফোক গান
বিখ্যাত যত ফোক গান

শোবিজ

সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে
সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে

মাঠে ময়দানে

প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি
প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা
আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর আজ
ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়
১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়

মাঠে ময়দানে

‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল
‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল

শোবিজ

কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই
কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই

মাঠে ময়দানে

চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’
চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’

শোবিজ

মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’
মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’

শোবিজ

লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন
লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন

নগর জীবন

একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা

সাহিত্য

জাতিসংঘে আ. লীগের চিঠিতে কাজ হবে না
জাতিসংঘে আ. লীগের চিঠিতে কাজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন
আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে

গোল উৎসব
গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা
ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’

শোবিজ

শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে বাংলাদেশ থেকে পর্যবেক্ষক চায় মিয়ানমার
নির্বাচনে বাংলাদেশ থেকে পর্যবেক্ষক চায় মিয়ানমার

পেছনের পৃষ্ঠা