শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৫ নভেম্বর, ২০১৮

দুর্নীতিগ্রস্ত শিক্ষাব্যবস্থা দুর্নীতির আঁতুড়ঘর

তুষার কনা খোন্দকার
প্রিন্ট ভার্সন
দুর্নীতিগ্রস্ত শিক্ষাব্যবস্থা দুর্নীতির আঁতুড়ঘর

ইবনে খলদুন তাঁর আল মুকাদ্দিমা বইয়ে বলেছেন, শিক্ষকও একজন মানুষ। সমাজের আর ১০ জন মানুষের মতো শিক্ষকের ব্যক্তিগত জীবনে বেঁচে থাকার উপকরণের প্রয়োজন আছে। কাজেই, সমাজের উচিত শিক্ষকতাকে পেশা হিসেবে মেনে নেওয়া। শিক্ষাদান করার পরিশ্রমের বিনিময়ে একজন শিক্ষকের পারিশ্রমিক নেওয়ার অধিকার আছে। খলদুনের জমানায় শিক্ষকতা জনসেবার অংশ ছিল। শিক্ষকদের ভরণ-পোষণ রাজা কিংবা রাজ্যের ধনী প্রজাদের দান-দক্ষিণার ওপর নির্ভর করত। খলদুনের জমানা অনেক আগে পার হয়ে গেছে। বর্তমান জমানায় শিক্ষকতা একটি স্বীকৃত পেশা। পেশাদারি মনোভাব থেকে শিক্ষক বেতন-ভাতা বাড়ানো কিংবা এমপিওভুক্তির জন্য মিছিল-মিটিং-অনশন করেন। এটি করা তাদের গণতান্ত্রিক অধিকার। এতে দোষের কিছু নেই। আমাদের দেশে শিক্ষকতা পেশায় যারা নিয়োজিত, বিশেষত প্রাথমিক ও মাধ্যমিক পর্যায়ে ছোট বাচ্চাদের যারা পড়ান তাদের বেতন-ভাতা যথেষ্ট কিনা তা সরকারের দেখা উচিত। কারণ প্রাথমিক ও মাধ্যমিক এ দুটি পর্বে পড়ানো বেশ খাটুনির কাজ। বাচ্চা পড়ানোর মতো পরিশ্রমসাধ্য কাজ করে প্রাথমিক ও মাধ্যমিক পর্যায়ের শিক্ষকরা অনেক বেতন পান তা বলব না, তবে তাদের বেতন-ভাতা এখন চলনসই পর্যায়ে। বর্তমানে শিক্ষকরা যা বেতন-ভাতা পান তা দিয়ে তাদের সংসার চলে কি চলে না তা আপেক্ষিক বিষয়। সংসার চলা এবং না চলা বিষয়টি মানুষের দৃষ্টিভঙ্গির ওপর অনেকখানি নির্ভর করে। স্বল্প আয়ের মানুষের সংসার অল্প টাকায় চলে। আবার বেশুমার আয়ের মানুষের সংসারে খরচের অন্ত নেই। আমি শিক্ষকদের বেতন-ভাতা নিয়ে বিচার-বিশ্লে­ষণ করতে যাব না। শিক্ষকদের বেতন-ভাতা কম হলে তারা আন্দোলন করে বাড়িয়ে নিতে পারেন সেটি তাদের বিষয়। আমার আলোচনার কেন্দ্রবিন্দু শিক্ষকদের পেশাদারিত্বের মান নিয়ে। আমাদের দেশের শিক্ষকরা বেতন-ভাতা বাড়ানোর আন্দোলন করার ক্ষেত্রে পেশাদারিত্বের পরিচয় দিলেও স্কুল-কলেজে শ্রেণিকক্ষে পাঠদানের ক্ষেত্রে তারা ভয়ানক অপেশাদারি। বর্তমান দুনিয়ায় শিক্ষকতা যে একটি পেশা সে কথা আমাদের দেশের শিক্ষকরা কোনোক্রমেই মনে রাখতে পারেন না। তারা স্কুল-কলেজের শ্রেণিকক্ষে হাজির থাকার জন্য বেতন-ভাতা নিতে উম্মু খ, তবে শ্রেণিকক্ষে ছাত্রছাত্রীদের পড়াতে রাজি নন। এ দেশের শিক্ষকসমাজ অনেক বছর ধরে শিক্ষকতাকে যেনতেন উপায়ে টাকা কামাইয়ের সুবর্ণ সুযোগ বলে বিশ্বাস করে আসছেন। শিক্ষকতাকে পেশা হিসেবে দেখলে তারা নিজ পেশাকে সম্মান করতেন। তারা জানতেন পেশাদারিত্ব শব্দটি আজকের দিনে অত্যন্ত সম্মানের বিষয়। যে সমাজের মানুষ যত বেশি পেশাদারি মনোভাব নিয়ে নিজ নিজ দায়িত্ব পালন করে সেই সমাজ তত দ্রুত সামনে এগিয়ে যায়। বেশ কয়েক দশক ধরে আমাদের শিক্ষকরা শিক্ষকতার বিষয়ে চরম অপেশাদারি মনোভাবের পরিচয় দিচ্ছেন। শিক্ষকরা ছাত্রছাত্রীদের ক্লাসে কিছু পড়াতে নারাজ। অভিভাবকদের শিক্ষকদের ব্যক্তিগত ঠিকানায় যোগাযোগ করে সন্তানের জন্য নগদ টাকা খরচ করে বিদ্যা কিনে আনতে হয়। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোকে আর বিদ্যাপীঠ বলে সম্মানিত করার সুযোগ নেই। বলা যায় মাস্টারদের টাকা কামাই করার মতলবে ওগুলো ছাত্র ধরার ফাঁদ হয়ে গেছে। বাংলাদেশের স্কুল-কলেজের ক্লাসরুমে কী পড়ানো হয় তা আমরা কেউ জানি না। শুধু জানি, অমুক স্যারের কোচিং ক্লাস তমুক স্যারের কোচিং ক্লাস। অমুক স্যারের কাছে কোচিং করলে ছাত্রের ভাগ্যে এ প্লøাস অবধারিত। অথচ ক্লাসে পড়ানোর জন্য শিক্ষকরা নিয়মিত বেতন-ভাতা পান। কিন্তু ক্লাসে তারা কিছু না পড়িয়ে সব বিদ্যা কোচিং ক্লাসে নিয়ে গিয়ে কেন ঢেলে দেন, সে কথার জবাব আমরা সবাই জানি। দেশের বেশির ভাগ শিক্ষক যে উপায়ে টাকা বানাতে ব্যস্ত তাকে চৌর্যবৃত্তি, ছিনতাই কিংবা রাহাজানির সঙ্গে তুলনা করা চলে। কিন্তু দুর্ভাগা জাত আমরা। সবাই সবকিছু জানে কিন্তু প্রতিকার করার কেউ নেই।

শিক্ষকদের কোচিং বাণিজ্যের শুরুর জমানা নিয়ে আমার ঝুলিতে একটি অভিজ্ঞতা আছে। আজকের এই সুযোগে সেই অভিজ্ঞতার কথা আপনাদের সঙ্গে শেয়ার করার মওকা আমি হাতছাড়া করতে চাই না। গত শতকের আশির দশকে ঢাকায় কোচিং বাণিজ্যের রমরমা শুরু হলো। ঢাকার স্কুল-কলেজে মাস্টারি নিতে পারলে টাকার ওপর গড়াগড়ি খাওয়া যাবে এ খবর গ্রামের স্কুলগুলোয় চাউর হতে সময় লাগল না। শহরের স্কুলে কোচিং বাণিজ্যের রমরমার খবর পেয়ে গ্রামের স্কুলের মাস্টাররা জমিজমা বেচে নগদ টাকার বিনিময়ে শহরের স্কুলের ম্যানেজিং কমিটির লোকজনকে ম্যানেজ করে চাকরি বাগিয়ে ফেলতে শুরু করলেন। তেমন একজন বিএসসি মাস্টার আমার চেনা-জানার তালিকায় ছিলেন। উনি গ্রামের স্কুল ছেড়ে ঢাকার একটা চলনসই স্কুলে চাকরি নিয়ে খুব অল্প সময়ে কোচিং বাণিজ্যে পসার জমিয়ে ফেলেছিলেন। প্রথম দিকে তিনি কোচিং ক্লাসে নিজে ছাত্রছাত্রীদের পড়াতেন। পরে ফিজিক্সের মাস্টার হিসেবে তার ব্র্যান্ড চালু হয়ে গেলে তিনি বিকালে নিজের রুমে শুয়ে ভিসিআরে গরম মসলা জাতীয় হিন্দি ফিল্ম দেখতেন আর কোচিং ক্লাসে তার লেকচারের টেপ বাজানো হতো। এটা অনেকটা গুলিস্তানে ওষুধ বেচার কায়দা। আধুনিক ওষুধ বিক্রেতারা কষ্ট করে ওষুধের গুণাগুণ বয়ান করা বন্ধ করে দিয়েছিল। ওষুধ বেচার বক্তৃতা তারা টেপরেকর্ডারে রেকর্ড করে রেখে দিত। ওষুধ বিক্রির সময় রেকর্ড বাজালে তাতে খুঁজলি-পাঁচড়া-দাদ শব্দগুলো বেজে ওঠার সঙ্গে সঙ্গে এক লোক লাঠির মাথা দিয়ে নির্দিষ্ট কৌটার গায়ে টোকা মেরে কোন রোগে কোন ওষুধ তা দেখিয়ে দিত। আমার জানা ফিজিক্স মাস্টারও গুলিস্তানের হকারের কেতায় তার কোচিং ক্লাস চালাতেন। ফিজিক্স মাস্টারের ক্লাস লেকচারের রেকর্ড কোচিং ক্লাসে যখন বাজানো হতো তখন তার বেতনভুক সহকারী কাঠির মাথা ব্লøাকবোর্ডে লেখার গায়ে ছুঁয়ে ছাত্রদের বিদ্যা পোক্ত করে দিত। এভাবে লোকটার সৌভাগ্যের সূর্য যখন মধ্যগগনে গনগন করে জ্বলছে সে সময় কী এক অসুখে তাকে কাবু করে ফেলল। সামাজিক দায়িত্ব পালনের খাতিরে আমি তাকে হাসপাতালে দেখতে গেলাম। লোকটির কথাবার্তা শুনে মনে হলো অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে আসা তার জন্য এক দারুণ সুযোগ সৃষ্টি করেছে। এমন নামিদামি হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে গিয়ে লোকটার প্রতিদিন কত খরচ হচ্ছে সবাইকে সে সম্পর্কে বিস্তারিত বলার আনন্দে সে তখন মাতোয়ারা। এরপর বলল, ঢাকায় আসার পরে সে বাজার করে বড় আনন্দ পাচ্ছে। গ্রামের বাজারে জিনিসপত্রের দারুণ আকাল। ওখানে মনে চাইলেই ১০টা হাঁস কিংবা ১০০ কই মাছ একবারে কিনতে পাওয়া যায় না। ঢাকার বাজারে মাছ-মাংসের অঢেল সাপ্ল­াই আছে বলে সে মনের সাধ মিটিয়ে মাছ-মাংস কিনতে পারছে। সেদিন, যতক্ষণ আমি হাসপাতালে রোগাক্রান্ত বিএসসি মাস্টারের শয্যাপাশে বসা ছিলাম ততক্ষণ সে তার টাকার গল্পে মশগুল হয়ে ছিল। লোকটির গল্প শুনে আমার মধ্যযুগের মঙ্গলকাব্য কালকেতু উপাখ্যানের কথা মনে পড়ল। কাহিনীর নায়ক সাধারণ শিকারি কালকেতু দেবীর বর পেয়ে যখন রাজা হয়ে গেল তখন সে হাতির পিঠে চড়ে বাজারে গিয়ে এক মণ চিঁড়া আর এক মণ গুড় কিনে নিয়ে এলো। মাস্টার সাহেব কোচিং বাণিজ্য করে অনেক টাকার মালিক হয়ে অনেক হাঁস অনেক কই মাছ কিনলেন সে কথা তার নিজ বয়ানে জানতে পারলাম। সব শুনে আমার মনে একটি প্রশ্ন খচখচ করে বিঁধছিল যার জবাব আমি কার কাছে পাব ভেবে পাচ্ছিলাম না। আমি ভাবছিলাম, কোচিং বাণিজ্য করে মাস্টার ধনী হলো, তাকে আর গরিব স্কুলমাস্টার বলে কেউ হেলা করতে পারবে না। কিন্তু দিনের শেষে ছাত্রছাত্রীদের বিদ্যা-শিক্ষা-নীতি-নৈতিকতার অবস্থা কী দাঁড়াল? আমার দেখা সেই মাস্টার অনেক আগে দামি হাসপাতালের ব্যয়বহুল কেবিনে শুয়ে মারা গেছেন। আমার প্রশ্নের জবাব আজও দেশের নীতিনির্ধারকদের কাছে পেয়েছি এমন দাবি করতে পারি না। তবে সমাজে নীতি-আদর্শের দুর্দশা দেখে বুঝি নগদ টাকায় কেনা বিদ্যার বিষবৃক্ষ দিনে দিনে মহিরুহ হয়ে তাতে ভয়ানক বিষফল ফলেছে। আমার দেখা বিএসসি মাস্টার এবং তার সমগোত্রীয় শিক্ষকরা যেসব ছাত্রের কাছে নগদ টাকায় বিদ্যা বিক্রি করেছিল সেই ছাত্রদের অনেকে এখন স্কুল-কলেজে মাস্টারি করে। ছাত্রজীবনে তারা যে মাস্টারের কাছে কোচিং ক্লাস করে সার্টিফিকেট পেয়েছে সেই মাস্টারের পদাঙ্ক অনুসরণ করে মাস্টারি পেশায় এসে এরাও নিশ্চয়ই কোচিং বাণিজ্যে যথেষ্ট দক্ষতার পরিচয় দিচ্ছে। যেসব ছাত্র মাস্টারি পেশার বাইরে অন্যান্য পেশায় ব্যস্ত তাদের নৈতিকতার মানও মাশা আল্লাহ শিক্ষকদের সঙ্গে বেশ মিলে যাচ্ছে। দুর্নীতির রাক্ষস দেশটাকে কীভাবে গিলে খেয়েছে তা এ দেশের মানুষ প্রতিনিয়ত হাড়ে-হাড্ডিতে টের পায়। ছাত্রজীবনে বিদ্যা কেনার পেছনে যার যত টাকা খরচ হয়েছে পেশাজীবনে এসে সে হিসাব বহুগুণে উশুল করার বাইরে তারা আর কিছু ভাবতে পারে না। অবস্থাদৃষ্টে মনে হয় আমাদের দেশ এখন পৃথিবীর অংশ নয়। দুর্নীতির দুষ্ট বলয়ে ঘেরা এটি মূর্তিমান শনিগ্রহ। শনির বলয়ের প্রাথমিক চক্র নিয়ে কথা হলো, রয়ে গেল আরও অনেক চক্র যা গুনে শেষ করা কঠিন। দুর্নীতির সব চক্র আমরা এক দিনে ভাঙতে পারব না এ কথা সত্য। তবে সরকার আন্তরিক হলে শিশুদের শিক্ষকদের দুর্নীতির হাত থেকে বাঁচানো সম্ভব। দেশে বিদ্যা বেচাকেনার দুষ্ট চক্র একদিন ভাঙবে আমরা অনেক বছর ধরে সেই প্রতীক্ষায় আছি। দেশকে দুর্নীতিমুক্ত করতে হলে কোচিংয়ের বন্দীদশা থেকে শিশুদের উদ্ধার করতে হবে। দুর্নীতির বিরুদ্ধে অভিযানে এটি হোক প্রথম পদক্ষেপ।

            লেখক : কথাসাহিত্যিক

এই বিভাগের আরও খবর
ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ
নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
ডেঙ্গুর চোখ রাঙানি
ডেঙ্গুর চোখ রাঙানি
মার্কিন শুল্ক তাণ্ডব
মার্কিন শুল্ক তাণ্ডব
মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব
মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব
জ্ঞানতাপস ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্
জ্ঞানতাপস ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ
নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সর্বশেষ খবর
এসএসসিতে ফেল : বরিশালে পাঁচ ছাত্রীর আত্মহত্যার চেষ্টা, দুইজনের মৃত্যু
এসএসসিতে ফেল : বরিশালে পাঁচ ছাত্রীর আত্মহত্যার চেষ্টা, দুইজনের মৃত্যু

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

সিরাজদীখানে জমির বিরোধে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা
সিরাজদীখানে জমির বিরোধে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানা বৃষ্টির প্রভাব রাজধানীর বাজারে
টানা বৃষ্টির প্রভাব রাজধানীর বাজারে

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এসএসসিতে অকৃতকার্য হওয়ায় গেন্ডারিয়ায় শিক্ষার্থীর 'আত্মহত্যা'
এসএসসিতে অকৃতকার্য হওয়ায় গেন্ডারিয়ায় শিক্ষার্থীর 'আত্মহত্যা'

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেরাটনে কোস্টাল কার্নিভাল
শেরাটনে কোস্টাল কার্নিভাল

৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের
ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাকে মারধর করায় যুবককে পিটিয়ে হত্যা করল স্বজনরা
মাকে মারধর করায় যুবককে পিটিয়ে হত্যা করল স্বজনরা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চমেক শিক্ষার্থীদের দুই দফা দাবি
চমেক শিক্ষার্থীদের দুই দফা দাবি

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে ৭ উইকেটে হারাল শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে ৭ উইকেটে হারাল শ্রীলঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুর কারাগার থেকে পালিয়ে আসা হাজতি নারায়ণগঞ্জে গ্রেফতার
শেরপুর কারাগার থেকে পালিয়ে আসা হাজতি নারায়ণগঞ্জে গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুকসুদপুরে দাখিল পরীক্ষায় অকৃতকার্য হওয়ায় আত্মহত্যা
মুকসুদপুরে দাখিল পরীক্ষায় অকৃতকার্য হওয়ায় আত্মহত্যা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুশইনের মাধ্যমে মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে : বিজিবি মহাপরিচালক
পুশইনের মাধ্যমে মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে : বিজিবি মহাপরিচালক

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান
ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৭ শিক্ষকের ৫ পরীক্ষার্থী, পাস করেছে মাত্র একজন
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৭ শিক্ষকের ৫ পরীক্ষার্থী, পাস করেছে মাত্র একজন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে আরও ১৪ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ১৪ জনের করোনা শনাক্ত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পটুয়াখালীর চারটি স্কুলে এসএসসি পরীক্ষায় পাস শূন্য
পটুয়াখালীর চারটি স্কুলে এসএসসি পরীক্ষায় পাস শূন্য

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপির সাবেক সেক্রেটারিসহ অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী খালাস
বিএনপির সাবেক সেক্রেটারিসহ অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী খালাস

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২
মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনাপোল দিয়ে উপহারের আম গেল ভারতে
বেনাপোল দিয়ে উপহারের আম গেল ভারতে

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক
কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫
একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোংলা বন্দরে গত অর্থবছরে সকল লক্ষমাত্রায়ই সাফল্য
মোংলা বন্দরে গত অর্থবছরে সকল লক্ষমাত্রায়ই সাফল্য

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কুলাউড়ায় বর্জ্য অপসারণে পৌরসভা-ব্যবসায়ীদের সভা
কুলাউড়ায় বর্জ্য অপসারণে পৌরসভা-ব্যবসায়ীদের সভা

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

খুবিতে ‘ট্রান্সফরমেটিভ রিসার্চ’ 
বিষয়ক জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত
খুবিতে ‘ট্রান্সফরমেটিভ রিসার্চ’  বিষয়ক জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ: পাসের হার ৬৮.৪৫, যেভাবে জানবেন ফলাফল
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ: পাসের হার ৬৮.৪৫, যেভাবে জানবেন ফলাফল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও একটি জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথি
আরও একটি জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন
জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন
দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন

১৮ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বন্যায় তিন বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত
বন্যায় তিন বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়
পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সেপটিক ট্যাংক থেকে ৪ তরুণের মরদেহ উদ্ধার
সেপটিক ট্যাংক থেকে ৪ তরুণের মরদেহ উদ্ধার

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি সামরিক বহরে কাসাম বিগ্রেডের হামলা
ইসরায়েলি সামরিক বহরে কাসাম বিগ্রেডের হামলা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!
ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড
পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলবিরোধী মন্তব্যে জাতিসংঘ দূতের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
ইসরায়েলবিরোধী মন্তব্যে জাতিসংঘ দূতের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াটসঅ্যাপকে টক্কর দিতে আসছে বিটচ্যাট, চলবে ইন্টারনেট ছাড়াই
হোয়াটসঅ্যাপকে টক্কর দিতে আসছে বিটচ্যাট, চলবে ইন্টারনেট ছাড়াই

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল
পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরের মধ্যে ঝড় হতে পারে যে সাত অঞ্চলে
দুপুরের মধ্যে ঝড় হতে পারে যে সাত অঞ্চলে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস
ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর
ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩
লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় আধুনিক ‘বন্দিশিবির’ গড়ার পরিকল্পনা ইসরায়েলের
গাজায় আধুনিক ‘বন্দিশিবির’ গড়ার পরিকল্পনা ইসরায়েলের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসির রেকর্ড গড়া রাতে জয় পেল ইন্টার মায়ামি
মেসির রেকর্ড গড়া রাতে জয় পেল ইন্টার মায়ামি

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন
পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মতিঝিল আইডিয়ালে পাসের হার ৯৭.৯৫ শতাংশ
মতিঝিল আইডিয়ালে পাসের হার ৯৭.৯৫ শতাংশ

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ
শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন

সম্পাদকীয়

নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি

সম্পাদকীয়

পালিয়ে গেছে দস্যি ছেলে
পালিয়ে গেছে দস্যি ছেলে

ডাংগুলি