শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৫ মে, ২০১৯

বিজ্ঞানময় রোজা : কিছু কথা

ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন
প্রিন্ট ভার্সন
বিজ্ঞানময় রোজা : কিছু কথা

মুসলমানের চারটি মৌলিক বিশ্বাস বা ইসলামের চারটি মূল স্তম্ভ হলো : নামাজ, রোজা, হজ ও জাকাত। তার মধ্যে পবিত্র কোরআন শরিফের বিভিন্ন আয়াতে নামাজ সম্পর্কে সর্বোচ্চ তাগিদ দেওয়া হয়েছে। কিন্তু নামাজ কত রাকাত হবে এবং কীভাবে কায়েম করতে হবে, তা পবিত্র কোরআনে সুস্পষ্টভাবে উল্লেখ করা হয়নি। কিন্তু লক্ষণীয় বিষয় যে, আল্লাহতায়ালা পবিত্র কোরআন শরিফের বিভিন্ন আয়াতে মুসলমানদের জন্য রোজাকে ফরজ করা, রোজা রাখার সময়কাল, রোজার আনুষঙ্গিক করণীয় যথা- সাহরি, ইফতার, তারাবি এবং রোজার মাসে পবিত্র কোরআন নাজিল, কোরআন নাজিলের রাতের (লাইলাতুল কদর) অপরিসীম গুরুত্ব, রোজা পালনের মাধ্যমে বান্দার গুনাহ মাফসহ সীমাহীন নেয়ামত সম্পর্কে বিস্তারিত নির্দেশনা দিয়েছেন। অপর দুটি স্তম্ভ : হজ পালন ও জাকাত আদায়ের বিষয়েও পবিত্র কোরআন শরিফের যেসব আয়াত নাজিল হয়েছে, তার মধ্যে সূরা আল বাকারার ১৮৪ নম্বর আয়াতের শেষ অংশে বলা হয়েছে, ‘(অবশ্য) তোমরা যদি রোজা রাখতে পার (তা হলে) সেটা তোমাদের জন্য ভালো; যদি তোমরা (রোজার উপকারিতা) সম্পর্কে জানতে পারতে।’

সারা বিশ্বের ধর্মপ্রাণ মুসলমানের জন্য রোজা ফরজ করা হয়েছে (সূরা আল বাকারা-১৮৩)। রমজান মাস রহমত, বরকত ও মাগফিরাতের মাস। এ মাসে আল্লাহতায়ালার পক্ষ থেকে তার সৃষ্টিকুলের জন্য আসমান থেকে রহমত ও বরকত অবিরাম ধারায় নামতে থাকে। এ মাসে রোজা বা সিয়াম পালনের মাধ্যমে মুসলমানরা তাকওয়া অর্জন এবং আত্মশুদ্ধি ও আত্মসংযম লাভ করে। ধর্মীয় দৃষ্টিকোণ থেকে রোজার মাধ্যমে প্রত্যেক মুসলমান আল্লাহর নির্দেশ মোতাবেক ইহকাল ও পরকালের মঙ্গলের জন্য রোজা পালন করে। ধর্মীয় দৃষ্টিকোণের সম্পূরক হিসেবে পবিত্র কোরআন শরিফের উল্লিখিত আয়াতে ‘রোজার উপকারিতা’ সম্পর্কে যে ইঙ্গিত দেওয়া হয়েছে, তা নিয়ে বিজ্ঞান গবেষণা করেছে। রোজা রাখার ফলে মানুষের শারীরিক ও মানসিক উপকারিতা কী পরিমাণ আছে তা নির্ণয় করতে সমর্থ হয়েছে।

মুসলমানরা যে কার্যক্রমকে ‘রোজা’ বলেন, অন্যরা তাকে উপবাস (Fasting) বলে থাকেন। রোজা শুধু মুসলমানের জন্যই ফরজ করা হয়নি। পবিত্র কোরআন শরিফের সূরা আল বাকারার ১৮৩ নম্বর আয়াতে বলা হয়েছে, ‘হে মানব তোমরা যারা ইমান এনেছ, তোমাদের ওপর রোজা ফরজ করে দেওয়া হয়েছে, যেমন করে ফরজ করা হয়েছিল তোমাদের পূর্ববর্তী লোকদের ওপর, আশা করা যায় তোমরা (এর মাধ্যমে) তাকওয়া অর্জন করতে পারবে।’ হজরত আদম (আ.) থেকে হজরত ঈসা (আ.)-এর ওপর এবং তাঁদের উম্মতদের ওপর রোজা ফরজ করা হয়েছিল। তবে রোজার সময়সীমা, সংখ্যা ও রোজা রাখার নিয়মের হেরফের ছিল। বর্তমান যুগে মুসলমান ছাড়াও ইহুদি, খ্রিস্টান, হিন্দু ও বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীরা বিভিন্ন নামে উপবাস (Fasting) বা রোজা পালন করে। তাই এটা প্রমাণিত যে, মানুষের সৃষ্টিকর্তা আল্লাহতায়ালা সব যুগে সব ধর্মের মানুষের ইহকাল ও পরকালের মঙ্গলের জন্য রোজা রাখার ব্যবস্থা প্রবর্তন করেছেন। বিজ্ঞানীরা এই সত্যকে উপলব্ধি করে রোজা বা উপবাস (Fasting) সম্পর্কে গবেষণা শুরু করে।

একটি নির্দিষ্ট সময়ের জন্য উপবাস (Fasting) বা রোজা পালন করলে কোনো ক্রিয়া ও প্রতিক্রিয়ার ফলে সক্রিয় সেলগুলো মানুষের শরীরে দূষিত, মৃত ও অপ্রয়োজনীয় সেলগুলোকে ধ্বংস করে বা খেয়ে শরীরকে সুস্থ রাখে। এ বিষয়ে জাপানি বিজ্ঞানী ওশিওমি ওহসুমি (Yushiomi Ohsumi)  অটোফেজি (Autophasy) -এর প্রক্রিয়া আবিষ্কার করে বিশ্বে খ্যাতি অর্জন করেছেন। তার এই আবিষ্কার চিকিৎসা ক্ষেত্রে একটি যুগান্তকারী ও মানুষের অনেক রোগব্যাধির প্রতিষেধক হিসেবে বিশ্বব্যাপী আলোড়ন সৃষ্টি করেছে। এই মৌলিক আবিষ্কারের জন্য ২০১৬ সালে ওশিওমি ওহসুমি চিকিৎসাবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন। অটোফেজি একটি গ্রিক শব্দ। ‘অটো’ ও ‘ফাজেইন’ এ দুটি শব্দের সংমিশ্রণে ‘অটোফেজি’ শব্দটি সৃষ্টি হয়েছে। গ্রিক এই শব্দের অর্থ ‘আত্মরক্ষণ’ বা ‘নিজেকে খেয়ে ফেলা’।

আমাদের শরীরের কোষগুলো সারা দিন খাদ্য না পেয়ে ক্ষুধার্ত অবস্থায় শরীরের মৃত, অপ্রয়োজনীয় ও ক্ষতিকারক কোষগুলোকে খেয়ে ফেলে। স্বয়ংক্রিয়ভাবে এ প্রক্রিয়ায় নতুন কোষের সৃষ্টি হয়। বিজ্ঞানীদের মতে, মানুষের দেহে গড়ে ৩৭.২ ট্রিলিয়ন কোষ রয়েছে। দেহের ওজন ও উচ্চতার ওপর নির্ভর করে এই কোষের সংখ্যা কম-বেশি হতে পারে। মানুষের দেহে বিভিন্ন ধরনের কোষ রয়েছে, যার মধ্যে ১০ ধরনের কোষ (যথা রক্ত কোষ (Blood Cell) , মাংস-পেশি কোষ (Muscle Cell), চর্বি কোষ (Fat Cell), চর্ম কোষ (Skin Cell) , শিরা-উপশিরা কোষ (Nerve Cell)   ইত্যাদি)। দেহের অভ্যন্তরে ক্রিয়া ও প্রতিক্রিয়ার মাধ্যমে জীবনী শক্তি পরিচালনা করে। কোষগুলো সংঘবদ্ধভাবে একটি গ্রুপে মিলে সৃষ্টি হয় টিস্যু, আর টিস্যুগুলোর সমন্বয়ে সৃষ্টি হয় শরীরের অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ যথাÑহার্ট, ব্রেইন, কিডনি ইত্যাদি। সাধারণত দেহের কোষগুলোর বিন্যাসের ওপর নির্ভর করে দেহের গঠন ও গড়ন (Body Structure) । দেহের কোষ খাদ্য থেকে পুষ্টি গ্রহণ করে এবং পুষ্টি থেকে শরীরের শক্তি (Energy)  সঞ্চার করে। কোষ মানব দেহের বিভিন্ন অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ সক্রিয় ও সচল রাখে।

প্রাকৃতিক নিয়মে আল্লাহর সৃষ্টি সব জীব যেভাবে মৃত্যুবরণ করে, তেমনিভাবে আমাদের দেহের কোষগুলো একটি নির্দিষ্ট সময়ের পর মৃত্যুবরণ করে। বিজ্ঞানীদের মতে, সুঠাম দেহের অধিকারী একজন ব্যক্তির ৫০ থেকে ৭০ বিলিয়ন কোষের প্রতিদিন মৃত্যু হয়। এসব মৃত্যু কোষের আধিক্য ও একত্রিত হলে শরীরে বিভিন্ন রোগের সৃষ্টি হয়। এ ছাড়া মানুষ অনিয়ন্ত্রিত পানাহারের মাধ্যমে যেসব খাবার শরীরের অভ্যন্তরে প্রবেশ করছে, তা দেহের কোষগুলো সংমিশ্রণ প্রক্রিয়ায় হরমোন পরিবর্তনসহ ক্ষতিকারক ভাইরাস, টক্সিক (Toxic) পদার্থ ও বিভিন্ন রোগ সৃষ্টির অণুগঠক হিসেবে কাজ করে।

নির্দিষ্ট সময়ের জন্য রোজা রাখলে বা উপবাস (Fasting) করলে অটোফেজির এ প্রক্রিয়ায় দেহের অভ্যন্তরে জমাকৃত মৃত, পুরনো ও অপ্রয়োজনীয় কোষ এবং প্রোটিনকে সরিয়ে দিয়ে নতুন কোষ প্রতিস্থাপিত হয়। এ প্রক্রিয়ায় দেহের অভ্যন্তরে জমে থাকা ক্ষতিকারক ব্যাকটেরিয়া এবং ভাইরাস ধ্বংস করে দিতে সাহায্য করে। রোজা বা উপবাসের মাধ্যমে মানব দেহের নতুন ও প্রয়োজনীয় হরমোন তৈরিতে সাহায্য করে এবং মানুষের দেহকে পূর্ণাঙ্গ পুনর্গঠন (Renovation) করে। বিজ্ঞানীদের মতে, একমাস যাবৎ নির্দিষ্ট সময়ের জন্য রোজা বা উপবাস করলে অটোফেজি নিয়ন্ত্রিতভাবে দেহে প্রভাব বিস্তার করে।

চিকিৎসা বিজ্ঞানীদের মতে, নির্দিষ্ট সময়ে নিয়ন্ত্রিত পানাহার এবং ১২/১৮ ঘণ্টা একটানা অভুক্ত থাকলে অর্থাৎ মুসলমানদের ‘রোজা’ রাখার ফলে শরীরের বিভিন্ন সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। রোজা হার্টের রোগীর জন্য উপকারী। দীর্ঘ সময় না খাওয়ার ফলে শরীরে উচ্চ কোলেস্টেরেল (High Cholesterol) মাত্রা হ্রাস করতে সাহায্য করে। হজম প্রক্রিয়া দীর্ঘ সময় বিশ্রাম পাওয়ার সুযোগে দেহের টক্সিন পদার্থ ধ্বংস করতে সমর্থ হয়। রোজার প্রভাবে মস্তিষ্কের সক্রিয় কোষ মৃত কোষকে খেয়ে বা ধ্বংস করে মস্তিষ্ককে সুরক্ষা করে এবং এর ফলে দুশ্চিন্তা ও হতাশা ক্রমান্বয়ে হ্রাস পায়। একটি নির্দিষ্ট দীর্ঘ সময় পানাহার না করায় মাংস-পেশি কোষের (Muscle Cell) জমাকৃত ও অপ্রয়োজনীয় অংশ চর্বি (Fat) স্বয়ংক্রিয়ভাবে হ্রাস পায়। এ প্রক্রিয়ায় দেহের ওজন (Obesity)  কমাতে ব্যাপক ভূমিকা রাখে। রোজার সময় দেহের সৃষ্ট গ্লুকোজ ব্যবহার করে ফেলে বা খেয়ে ফেলে। যার ফলে দেহে জমা হওয়া চর্বি (Fat) পুড়ে (Burn) গিয়ে শক্তিতে রূপান্তরিত হয় এবং দেহের ওজন হ্রাস পায়। রোজা রাখার প্রভাবে অটোফেজি সক্রিয় হয় এবং দেহে সৃষ্ট ক্যান্সার কোষগুলোকে ধ্বংস করে দেহকে ক্যান্সার মুক্ত করতে ভূমিকা রাখে। ক্যান্সার সেল যাতে নতুন করে সৃষ্টি হতে না পারে সে জন্য এটি প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা তৈরিতে সাহায্য করে। এ ছাড়া রোজা রাখার ফলে উচ্চ রক্তচাপ ও ব্লাড সুগার হ্রাস পাওয়ায় ডায়াবেটিস ও হাইপারটেনশন রোগীদের নিরাময়ে ব্যাপক ভূমিকা রাখে।

আল্লাহতায়ালা মানুষের দেহ সূচারুরূপে ও নিয়মতান্ত্রিকভাবে পরিচালনার জন্য যে মেশিন সৃষ্টি করে দিয়েছেন, তা মানুষের সৃষ্ট যে কোনো যন্ত্র বা মেশিন থেকে উৎকৃষ্ট ও বিজ্ঞানসম্মত। মানবসৃষ্ট মেশিন (Engine) চালু রাখার জন্য যেভাবে সার্ভিসিং বা ওভারহোলিং করা প্রয়োজন হয়, তেমনি মানব দেহের যন্ত্রেরও সার্ভিসিং এবং ওভারহোলিং প্রয়োজন হয়। কোরআনের আলোকে এবং বিজ্ঞানের বিশ্লেষণে রোজা রাখার মাধ্যমে অটোফেজি প্রক্রিয়াকে সক্রিয় করে মানবদেহের সার্ভিসিং, পুরনো পার্টস ফেলে নতুন পার্টস সংযোজন বা ওভারহোলিংয়ের কাজ স্বয়ংক্রিয়ভাবে হয়ে থাকে। ধর্মীয় দৃষ্টিকোণ থেকে রোজা প্রত্যেক মুসলমানের মনকে পার্থিব সব দিক থেকে বিচ্ছিন্ন রেখে আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে, আত্মসংযমী হতে শিক্ষা দেয়, ইহলোকে মানুষ যেসব পাপ বা খারাপ কাজ করেছে, তা থেকে ক্ষমা প্রাপ্তির মাধ্যমে মানসিক প্রশান্তি লাভ করে। সর্বোপরি আল্লাহর হুকুম তামিল করার ‘তাকওয়া’ অর্জন করে। বিজ্ঞানের গবেষণার ফলাফলে দেখা যায়, রোজা অটোফেজি (Autophasy) প্রক্রিয়াকে সক্রিয় করে দেহের অভ্যন্তরে মৃত কোষ, অপ্রয়োজনীয় পদার্থ এবং জমাকৃত ক্ষতিকর বর্জ্যকে (Junk)  সক্রিয় দেহ কোষগুলো খেয়ে ফেলে বা ধ্বংস করে দিয়ে মানুষের দেহকে সুস্থ, কার্যকর, সতেজ ও সক্রিয় রাখতে সাহায্য করে। পবিত্র কোরআন শরিফের সূরা আল-বাকারার ১৮৪ নম্বর আয়াতের শেষ অংশ বিজ্ঞানের আলোকে বিশ্লেষণ করে ইহলোক ও পরকালে রোজার সীমাহীন প্রয়োজনীয়তাকে উপলব্ধি করতে হবে। শুধু মুসলমানরা নয়, বিশ্বের সমগ্র মানব জাতিকে বিশেষ করে বর্তমান প্রজন্মকে পূর্ণাঙ্গ জীবনদর্শন পবিত্র ‘আল-কোরআন’ ও বিজ্ঞানকে গভীরভাবে আত্মস্থ করে ইহকালে ও পরকালে সফলতা অর্জন করতে হবে।  আল্লাহ আমাদের সবাইকে সেই তৌফিক দান করুন।

লেখক : সদস্য, জাতীয় স্থায়ী কমিটি-বিএনপি এবং সাবেক অধ্যাপক ও চেয়ারম্যান ভূতত্ত্ব বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।

এই বিভাগের আরও খবর
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
গ্রীষ্মের দাবদাহ
গ্রীষ্মের দাবদাহ
নেক কাজের পুরস্কার দানে আল্লাহ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
নেক কাজের পুরস্কার দানে আল্লাহ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
চরিত্র গঠনের গুরুত্ব
চরিত্র গঠনের গুরুত্ব
মা সন্তানের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক
মা সন্তানের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
মোটরসাইকেল
মোটরসাইকেল
হুমকিতে রপ্তানি খাত
হুমকিতে রপ্তানি খাত
বার্লিনের দেয়াল
বার্লিনের দেয়াল
বিজ্ঞানবিমুখ মুসলমানদের পথ দেখাবে কে?
বিজ্ঞানবিমুখ মুসলমানদের পথ দেখাবে কে?
ধান কাটা মৌসুমে শ্রমিকসংকট
ধান কাটা মৌসুমে শ্রমিকসংকট
আমার মা ও তাঁর সময়
আমার মা ও তাঁর সময়
সর্বশেষ খবর
উলিপুরে ব্রহ্মপুত্র নদে নিখোঁজ দুই ভাইয়ের মরদেহ এখনও উদ্ধার হয়নি
উলিপুরে ব্রহ্মপুত্র নদে নিখোঁজ দুই ভাইয়ের মরদেহ এখনও উদ্ধার হয়নি

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতে এবার বাংলাদেশি প্রবাসী সাংবাদিকদের ইউটিউব চ্যানেল বন্ধ
ভারতে এবার বাংলাদেশি প্রবাসী সাংবাদিকদের ইউটিউব চ্যানেল বন্ধ

২ মিনিট আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের নিবন্ধন দ্রুত বাতিল চায় এনসিপি
আওয়ামী লীগের নিবন্ধন দ্রুত বাতিল চায় এনসিপি

৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী
যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে পাচারকারীদের আস্তানা থেকে ১৪ জন উদ্ধার
টেকনাফে পাচারকারীদের আস্তানা থেকে ১৪ জন উদ্ধার

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাদককাণ্ডে কারাদণ্ডের পরিবর্তে ম্যাকগিলকে অন্যরকম শাস্তি
মাদককাণ্ডে কারাদণ্ডের পরিবর্তে ম্যাকগিলকে অন্যরকম শাস্তি

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গুরুদাসপুরে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে গুলিবিদ্ধ ২
গুরুদাসপুরে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে গুলিবিদ্ধ ২

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গেজেট প্রকাশের পরই আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি
গেজেট প্রকাশের পরই আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

সিনেমা জগতের কাউকে বিয়ে করতে চাননি মাধুরীর স্বামী
সিনেমা জগতের কাউকে বিয়ে করতে চাননি মাধুরীর স্বামী

২৪ মিনিট আগে | শোবিজ

ঢাকাসহ ৮ জেলায় তীব্র তাপপ্রবাহের আভাস
ঢাকাসহ ৮ জেলায় তীব্র তাপপ্রবাহের আভাস

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম কেবল নিষিদ্ধ করে থেমে গেলে চলবে না : ইশরাক
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম কেবল নিষিদ্ধ করে থেমে গেলে চলবে না : ইশরাক

৩৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

কোহলিকে অবসর না নিতে অনুরোধ লারার
কোহলিকে অবসর না নিতে অনুরোধ লারার

৩৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ, শাবিতে আনন্দ মিছিল
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ, শাবিতে আনন্দ মিছিল

৪৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সূচকের বড় উত্থানে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের বড় উত্থানে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

৪৮ মিনিট আগে | বাণিজ্য

ভাঙ্গায় রাতের আঁধারে ৩ জনকে কুপিয়ে জখম, একজনের মৃত্যু
ভাঙ্গায় রাতের আঁধারে ৩ জনকে কুপিয়ে জখম, একজনের মৃত্যু

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আমরা কোনও প্রতিকূল আন্তর্জাতিক প্রতিক্রিয়া আশা করি না : প্রেস সচিব
আমরা কোনও প্রতিকূল আন্তর্জাতিক প্রতিক্রিয়া আশা করি না : প্রেস সচিব

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

১০০ কোটির ঘরে ‘রেইড ২’
১০০ কোটির ঘরে ‘রেইড ২’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিক্রিতে বড় ধাক্কা অ্যাপল ওয়াচে
বিক্রিতে বড় ধাক্কা অ্যাপল ওয়াচে

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে পিরোজপুরে জামায়াতের আনন্দ মিছিল
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে পিরোজপুরে জামায়াতের আনন্দ মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হোয়াটসঅ্যাপে এআই ফিচার, গ্রুপ চ্যাটের সারমর্ম জানাবে এক ক্লিকে
হোয়াটসঅ্যাপে এআই ফিচার, গ্রুপ চ্যাটের সারমর্ম জানাবে এক ক্লিকে

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চট্টগ্রামে কিশোর গ্যাংয়ের ১২ সদস্য গ্রেফতার
চট্টগ্রামে কিশোর গ্যাংয়ের ১২ সদস্য গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৩.২ সেকেন্ডেই ১০০ কিমি! নেইমারের নতুন পোরশে ঘিরে হইচই
৩.২ সেকেন্ডেই ১০০ কিমি! নেইমারের নতুন পোরশে ঘিরে হইচই

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আওয়ামী লীগ সংশ্লিষ্ট সব পেজ বন্ধে চিঠি দেবে বিটিআরসি
আওয়ামী লীগ সংশ্লিষ্ট সব পেজ বন্ধে চিঠি দেবে বিটিআরসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতির পরও অমৃতসরে বিস্ফোরণ, জারি রেড অ্যালার্ট
যুদ্ধবিরতির পরও অমৃতসরে বিস্ফোরণ, জারি রেড অ্যালার্ট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি: আইপিএল পুনরায় শুরুর উদ্যোগ
যুদ্ধবিরতি: আইপিএল পুনরায় শুরুর উদ্যোগ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজনৈতিক দলের বিচারে ট্রাইব্যুনাল আইনের সংশোধন, গেজেট প্রকাশ
রাজনৈতিক দলের বিচারে ট্রাইব্যুনাল আইনের সংশোধন, গেজেট প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উখিয়ায় ২০ হাজার ইয়াবাসহ কারবারি আটক
উখিয়ায় ২০ হাজার ইয়াবাসহ কারবারি আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাকে আনফলো করুন, কিছুই বলব না: হিনা খান
আমাকে আনফলো করুন, কিছুই বলব না: হিনা খান

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতি : ‘টেকসই শান্তির’ প্রত্যাশা জাতিসংঘ মহাসচিবের
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতি : ‘টেকসই শান্তির’ প্রত্যাশা জাতিসংঘ মহাসচিবের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’
‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
আরও শক্তিশালী ফাতাহ-২ ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ল পাকিস্তান
আরও শক্তিশালী ফাতাহ-২ ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ল পাকিস্তান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১৯ দিন ছুটি
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১৯ দিন ছুটি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ বছর পর দেশে ফিরলেন হানিফ এন্টারপ্রাইজের মালিক
১৫ বছর পর দেশে ফিরলেন হানিফ এন্টারপ্রাইজের মালিক

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিকাল ৫টা থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে, জানালো ভারত
বিকাল ৫টা থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে, জানালো ভারত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতিতে সম্মত ভারত-পাকিস্তান : ট্রাম্প
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত ভারত-পাকিস্তান : ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তের দিকে এগোচ্ছে পাকিস্তানি সেনারা, অভিযোগ ভারতের
সীমান্তের দিকে এগোচ্ছে পাকিস্তানি সেনারা, অভিযোগ ভারতের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট
নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা
চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানের ‘অপারেশন বুনিয়ান-উন-মারসুস’, ভারতের ২৬ সামরিক লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত
পাকিস্তানের ‘অপারেশন বুনিয়ান-উন-মারসুস’, ভারতের ২৬ সামরিক লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের
পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ
জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও পাকিস্তানের সেনাপ্রধানের সঙ্গে কথা বললেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও পাকিস্তানের সেনাপ্রধানের সঙ্গে কথা বললেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরেকটি ‘নাকবার’ সাক্ষী হতে পারে বিশ্ববাসী, সতর্ক করল জাতিসংঘ
আরেকটি ‘নাকবার’ সাক্ষী হতে পারে বিশ্ববাসী, সতর্ক করল জাতিসংঘ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’
‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের আকাশসীমা বিমান পরিষেবার জন্য উন্মুক্ত
পাকিস্তানের আকাশসীমা বিমান পরিষেবার জন্য উন্মুক্ত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির তারুণ্যের সমাবেশে যা বললেন তামিম ইকবাল
বিএনপির তারুণ্যের সমাবেশে যা বললেন তামিম ইকবাল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য অস্বীকার করল ভারত
সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য অস্বীকার করল ভারত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের মানচিত্র থেকে পাকিস্তানকে মুছে ফেলা উচিত : কঙ্গনা
বিশ্বের মানচিত্র থেকে পাকিস্তানকে মুছে ফেলা উচিত : কঙ্গনা

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক
যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার
সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুদ্ধবিরতির কথা নিশ্চিত করলেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীও
যুদ্ধবিরতির কথা নিশ্চিত করলেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীও

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের বিরোধিতা সত্ত্বেও পাকিস্তানকে আইএমএফের ঋণ, উদ্বিগ্ন দিল্লি
ভারতের বিরোধিতা সত্ত্বেও পাকিস্তানকে আইএমএফের ঋণ, উদ্বিগ্ন দিল্লি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন ডা. জোবাইদা ও শর্মিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন ডা. জোবাইদা ও শর্মিলা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান
ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আবদুল হামিদের দেশত্যাগের ঘটনায় দায়ী সবার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে’
‘আবদুল হামিদের দেশত্যাগের ঘটনায় দায়ী সবার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল
চট্টগ্রামে বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল
বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল

মাঠে ময়দানে

তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা
তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ বিশ্ব মা দিবস
আজ বিশ্ব মা দিবস

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা

নগর জীবন

রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা
রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা

মাঠে ময়দানে

বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ
বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান
সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান

নগর জীবন

কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক
কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন
শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে
কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়
দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের
বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের

পেছনের পৃষ্ঠা

তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ
তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ
মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে
অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র
মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র

শোবিজ

যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে
যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে

মাঠে ময়দানে

সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল
সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল

শোবিজ

যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়

সম্পাদকীয়

চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ
চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ

শোবিজ

সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি
সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি

শোবিজ

ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে
ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে

পেছনের পৃষ্ঠা

সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে
সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে

প্রথম পৃষ্ঠা

বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য
বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য

মাঠে ময়দানে

এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা
এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০ শয্যার হাসপাতাল দাবি
১০০ শয্যার হাসপাতাল দাবি

দেশগ্রাম