শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০১ জুন, ২০১৯ আপডেট:

বঙ্গবন্ধুর বোনা বীজেই আমি পথ চলছি

বাজেট ঘোষণার পর কোনো জিনিসের দাম এক টাকাও বাড়ুবে না আ হ ম মুস্তফা কামাল
প্রিন্ট ভার্সন
বঙ্গবন্ধুর বোনা বীজেই আমি পথ চলছি

বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে কাজ করার মতো সৌভাগ্য আমার হয়নি। কিন্তু আমি বঙ্গবন্ধুকে দেখেছি চারবার। ছোটবেলায় তিনি আমার ভিতরে যে বীজ বপন করেছিলেন, আমি তা নিয়েই পথ চলছি। আমি যেখান থেকে শুরু করেছিলাম তা তো আপনারা সবাই জানেন। সেখানে কিছুই ছিল না। সেখান থেকে আমি যেহেতু এখানে আপনাদের সামনে আসতে পেরেছি, আমি বিশ্বাস করি বাকি পথটুকুন্ডও আমি যেতে পারব। আপনারা আমায় বিশ্বাস করুন। ভয়ের কোনো কারণ নেই। আমাদের অর্থনীতি যদি এতই খারাপ হবে তাহলে গত পাঁচ বছরে মাথাপিছু আয়ের ক্ষেত্রে জিডিপি প্রবৃদ্ধির পাঁচ দেশের মধ্যে কী করে বাংলাদেশ সবার ওপরে থাকে? বিশ্বব্যাংক, ব্লুমবার্গের গবেষণায় দেখা গেছে, ২০২৪ সাল পর্যন্ত বিশ্ব অর্থনীতিতে যে প্রবৃদ্ধি হবে তার ২ দশমিক ৯ শতাংশে যেসব দেশ অবদান রাখবে সেই ২০টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশও আছে। এই আনন্দের আতিশয্য ভোলার আগেই আরেকটা সুসংবাদ এলো। তা হলো, ২০৩০ সালে বাংলাদেশের মানুষের মাথাপিছু আয় ভারতের মাথাপিছু আয়ের চেয়ে ৩০০ ডলার বেশি হবে। তাহলে এগুলো কীভাবে সম্ভব হলো! তবে হ্যাঁ, এখন আমাদের দরকার একদিকে সুশাসন, আরেকদিকে দরকার উন্নয়ন।

আমরা যখন ২০০৯ সালে যাত্রা করি তখন রেভিনিউ জেনারেশন ছিল মাত্র ৫৮ হাজার কোটি টাকা। আজ তা ২ লাখ ৬৪ হাজার কোটি টাকা। আর এ বছর আমরা যা টার্গেট করেছি তা হবে আরও বেশি। তাহলে কিছুই যে হচ্ছে না তা তো ঠিক নয়।

আপনারা বলছেন ঋণখেলাপি কেন হলো? সেটা তো এক দিনে হয়নি। ব্যাংকিং খাতে যে দুরবস্থা, ঋণখেলাপি-এ গুলো কেন হলো? ঋণখেলাপি আজকের সৃষ্টি নয়। ব্যাংকিং খাতের জন্মলগ্ন থেকে ঋণখেলাপি হয়ে আসছে। একবার তো ব্যালান্স শিট ক্লিনের চেষ্টা করা দরকার। একের পর এক ঋণ চাপিয়ে দেওয়া হয়েছে। ঋণের সুদ ১০ শতাংশ হলে হিসাব করা হয়েছে ১৬ শতাংশ করে। এগুলো যতটা পারা যায় বাড়িয়ে ধরা হয়েছে। চক্রবৃদ্ধি হারে সুদ ধরা হয়েছে। চক্রবৃদ্ধি হারে সুদ ধরা হলে কোনো ব্যবসায়ী সুদ দেবে না। ১২, ১৪, ১৬ শতাংশ সুদ থাকলে কোনো ইন্ডাস্ট্রি চলতে পারে না। এটা ১০ শতাংশ হলেও বেশি। ৭, ৮ হলে ঠিক আছে। পৃথিবীর কোনো দেশ এত সুদ নেয়? আশিয়ান দেশগুলো দেখেন কোথায় আছে। এত বেশি ইন্টারেস্ট রেট! নেই, কোথাও নেই। ব্যবসায়ীরা আটকা পড়ুলে তাদের জন্য কোনো এক্সিট ক্লজ রাখা হয়নি। যে আইন করা হয়েছিল তাতে কেউ কখনো হাত দেয়নি। আর যখন করা হয়েছিল তখন ঋণখেলাপি নামে বোধহয় কোনো নিয়মই ছিল না। আমরা চেষ্টা করছি আমাদের সামর্থ্য অনুযায়ী কাজ করার জন্য। অর্থনীতিবিদরা যে পরামর্শ দিয়েছেন আমরা সেইমতো ব্যবস্থা নেওয়ার চেষ্টা করব। আমরা এ পরামর্শগুলো অবশ্যই গ্রুহণ করব। আর কত দিন শুধু একটি খাতের ওপর নির্ভরশীল হব? খাত তো বের করতে হবে নতুন নতুন। ব্যবসা-বিনিয়োগ বাড়াতে হলে এখানে কিছু একটা করতে হবে। আমরা সেটাই করার চেষ্টা করছি।

ট্যাক্স ও ব্যাংকিং খাতের জন্য পৃথক দুুটি কমিশন গঠন করা হবে। কমিশন গঠনের যে দুটি প্রস্তাব এসেছে সেগুলো আমরা করব। একটি নয়, দুটি কমিশন গঠন করা হবে। ফিন্যানশিয়াল সাইড দেখার জন্য একটি কমিশন আর রাজস্ব সাইড দেখার জন্য আরেকটি কমিশন গঠন করা হবে। এ ব্যাপারে আমরা অবশ্যই বিশেষজ্ঞদের সাহায্য-সহযোগিতা চাইব।

এই ধরুন পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের কথা। এটাকে আগে কেউ চিনত না। আমি আগে পরিকল্পনামন্ত্রী ছিলাম। তখন আমাকে একবার আমার এলাকায় দাওয়াত দিয়ে নিয়ে যাওয়া হলো। সবাই প্রধানমন্ত্রীকে ধন্যবাদ, কৃতজ্ঞতা জানিয়ে বললেন তিনি আমাদের একজন মন্ত্রী দিয়েছেন, একজন পরিবার পরিকল্পনা মন্ত্রী দিয়েছেন। এ ছিল পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের পরিচয়। আর এখন তাকে আমি কোথায় নিয়ে গেছি। সেটা আপনারা জানেন।

আমি স্বীকার করি, আমাদের রেভিনিউ টু জিডিপি বিশ্বের সবচেয়ে কম। আমাদের যে অদক্ষতা, অব্যবস্থাপনা এবং দুর্নীতি আছে সেগুলো দূর করলে আমরা আগামী অর্থবছরের জন্য ৩ লাখ ২৫ হাজার কোটি টাকার যে রাজস্ব ধরেছি তা অর্জন সম্ভব হবে। এটা দ্বিগুণ করা সম্ভব। আমাদের ইনফরমাল সেক্টর আছে। সেটাকে যুক্ত করলে সেইফটিনেট আরও বেড়ে যায়। সুতরাং আমরা এবার সংশোধিত বাজেটে রাজস্ব আদায়ের যে টার্গেট দিচ্ছি তা এক টাকাও কমবে না।

এবারের বাজেট হবে সহজ। আমি খুব কম কথায়, সহজভাবে একটি বাজেট দেব। সেখানে কাউকে কোনোভাবেই আর বেশি কষ্ট দিয়ে কর আদায় করব না। তার পরও যদি কেউ বিপদে পড়েন, বাজেট যদি দিয়েও দিই তার পরও কেউ এসে অভিযোগ করলে তা পরিবর্তন হবে। বাজেটের পর একজন এসে অভিযোগ করতে পারবেন না যে, বাজেটের পর একটা জিনিসের দাম বেড়েছে বা এই জিনিসটা আপনাদের থেকে কেটে নিয়ে গেছে। যা পেয়েছেন তা আরও বেশি করে পাবেন। আমি চেষ্টা করেছি, বিভিন্ন জায়গায় আরও কিছু দেওয়ার।

আমি যে দায়িত্ব নিয়েছি তাতে দায়িত্বে থাকব তত দিন এটাকে একটা মার্কেট বেইজড জায়গা ধরে কাজ করব। এই যে আমাদের সমস্যাগুলো, সবই মিসম্যানেজেমেন্টের জন্য হচ্ছে। এখানে এনবিআর চেয়ারম্যান আছেন তিনিও এর ব্যাখ্যা দিতে পারবেন না যে, কেন এত কম রাজস্ব আহরণ হচ্ছে। কিন্তু উনি সেটা জানেন। এটা কোনোভাবেই ১৭/১৭ শতাংশের কম হওয়ার কথা নয়। কিন্তু আপনারা দেখেন একটা দেশে যখন এভাবে হাই রেট গ্রোথ হতে থাকে তখন কিছু কিছু জায়গায় ইনফ্লেশন বাড়ুবে। কিছু কিছু ক্ষেত্রে আয়বৈষম্য তৈরি হবে। এখানেও তাই হচ্ছে। তার পরও আমি বলব এখানে সেভাবে আয়বৈষম্য বাড়েনি। আমাদের কিছু স্টাডি আছে। সেগুলোয় অনেক ব্যাখ্যা আছে। আমাদের যেন আয়বৈষম্যটা আর না বাড়ে সেজন্য যে যত বড়ু, যতটা সক্ষম তত বেশি কর দেবেন। সে পদ্ধতিতে যেতে হবে।

বিদেশে যে মাল যায়, যে মাল আসে এগুলো কী আসে আর কী যায় তা আমরা সত্যিকারভাবে জানি না। এখানে কতটা ওভার ইনভয়েসিং হয় আর কতটা আন্ডার ইনভয়েসিং হয় তাও দেখার ব্যবস্থা নেই। এখন থেকে শতভাগ মালামাল স্ক্যানার মেশিনের ভিতর দিয়ে আসবে। নৌ, স্থল সব বন্দরে এটা কার্যকর হবে। আমরা এগুলো বন্ধ করতে পারলে অনেক দূর এগোতে পারব। সারা দেশে যত বন্দর আছে সবটাতেই স্ক্যানার বসানো হবে। এগুলো শতভাগ স্ক্যান করা হবে। আশা করি সব ফাঁকিঝুঁকি ঠিক হয়ে যাবে।

রাজস্ব বাড়াতে ১০ হাজার লোক নিয়োগ দেওয়া হবে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এতে সম্মতি দিয়েছেন, আমরা ১০ হাজার লোক আউটসোর্সিং করব। ভ্যাট আইন কার্যকরে তাদের দায়িত্ব দেব। মূল ব্যাপার হলো, রাজস্ব অর্জন করতে হবে। রাজস্ব আদায় না করতে পারলে মেগা প্রকল্প বাস্তবায়নের কাজ আটকে যাবে। আমাদের অনেক টাকা দরকার। এ দেশে যারা একবার ট্যাক্স দেয়, তারাই শুধু ট্যাক্স দেয়। তাদের চেয়ে শক্তিশালীরা ট্যাক্স দেয় না। এসব বন্ধ করতে প্রতি উপজেলায় আমরা ট্যাক্স অফিস করব। আমরা সবার কাছে যাব। আমার ভাগ্য খারাপ, সব সময় আমাকে মাইনাস দিয়ে শুরু করতে হয়। কিন্তু এ বছর আমরা যা বলছি সেটাই অর্জন হবে। অতীতেও তাই হয়েছে। আমি যেটা করতে চেয়েছি। সেটাই করতে পেরেছি। আমি আবারও বলি সবকিছুই সম্ভব। এক টাকাও কমবে না। আপনারা আমার কাছে সব গুনে নেবেন।

তবে আমার বুঝতে একটু সময় লাগবে। আমি কোনো সমস্যায় পড়ুলে আপনাদের কাছে চলে যাব। আমি আবারও বলি আমরা যেখানে ১৮টি দেশকে ১০ বছরের মধ্যে পেছনে ফেলে ৫৮ থেকে ৪১ নম্বরে চলে এসেছি। আমাদের যে অপ্রদর্শিত আয় তার অর্ধেক তো সিস্টেমলস। আপনি তো প্রমাণ করতে পারবেন না। সিস্টেমের কারণে আমরা সেখানে আটকে আছি। আমরা যদি ওইটাকে প্রমাণ করতে পারি তাহলে অনায়াসে বলতে পারব এ খাত থেকে এটা অর্জন করেছেন। তারপর বলতে পারি এখানে বিনিয়োগ করুন। কিন্তু আমরা তো বলতে পারি না। এটা কোনোভাবেই হাওয়া করতে পারি না। এতে সবাই আমাকে গালাগাল দেবে।

ঢাকা শহরে অনেক ফ্ল্যাট আছে। কিন্তু এগুলোর রেজিস্ট্রেশন হয় না। রেজিস্ট্রেশন ফি, স্ট্যাম্প ডিউটি এত বেশি যে, কেউ রেজিস্ট্রেশন করবে না। আমরা এগুলোয় যদি একটু সহনশীল হই তাহলে অনেক লাভ হবে। রিকন্ডিশন্ড গাড়ি আমদানিতে ৮২০ শতাংশ ট্যাক্স। এটা কেন? এত তো ঠিক নয়। আমরা গাড়ির নম্বর প্লেট অকশনে তুলব। এটা থেকে কিছু টাকা আসবে। এটা হংকং, সিঙ্গাপুর, মালয়েশিয়ায় করে। আমরা যদি বিভিন্ন জায়গায় ১০০ শতাংশ ট্যাক্স ধরি তাহলে কে দেবে? আমরা ট্যাক্স রেট সহনীয় পর্যায়ে রাখব। আমরা ভ্যাট আইন বাস্তবায়ন করব। আমি জানতে চাইলাম এত বেশি কেন? এনবিআর বলে দেশে গাড়ি অনেক বেড়ে গেছে। সেটা তো ভালো। বিদেশিরা এলে অন্তত বলবে এ দেশে সুন্দর সুন্দর গাড়ি আছে। আমাদের এই যে জায়গাগুলো আমরা চাই রাজস্ব বাড়ুক। কিন্তু আপনি যদি ১০০ শতাংশ ট্যাক্স ধরে রাখেন তাহলে হবে না।

আমরা এজন্য সহনীয় কর রেট রাখব। আর ভ্যাট আইনটা বাস্তবায়ন হতে যাচ্ছে। এটা ভালো এখানে বহুস্তর ভ্যাটব্যবস্থা রাখা হয়েছে। শুরু হোক। এর পরও যদি কেউ বলে আমার এখন বেশি কর দিতে হচ্ছে। আগে এত দিতাম। তাহলে সেটা আমরা কারেকশন করে দেব। আপনারা ভয় পাবেন না। বিশ্বাসের জায়গাটা ঠিক করুন। সফল আমরা হবই। সামনে বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী আর স্বাধীনতার ৫০ বছর একই সময়ে হতে যাচ্ছে। এটা একটা মাহেন্দ্রক্ষণ।

২৫ মে বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় কালের কণ্ঠ আয়োজিত ‘কেমন বাজেট চাই’ অনুষ্ঠানে অর্থমন্ত্রীর প্রদত্ত বক্তৃতার সংক্ষেপিত রূপ। অনুলিখন : মানিক মুনতাসির।

এই বিভাগের আরও খবর
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
সর্বশেষ খবর
বসুন্ধরা শুভসংঘের বই উপহার পেল ময়মনসিংহের পাঠগৃহ ক্যাফে
বসুন্ধরা শুভসংঘের বই উপহার পেল ময়মনসিংহের পাঠগৃহ ক্যাফে

এই মাত্র | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সেনাকুঞ্জে বেগম খালেদা জিয়া
সেনাকুঞ্জে বেগম খালেদা জিয়া

২ মিনিট আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে গুলির মামলায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
চট্টগ্রামে গুলির মামলায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভূমিকম্পে আহতদের চিকিৎসায় নিয়ে স্বাস্থ্য উপদেষ্টার নির্দেশনা
ভূমিকম্পে আহতদের চিকিৎসায় নিয়ে স্বাস্থ্য উপদেষ্টার নির্দেশনা

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

গাইবান্ধা স্টেডিয়াম পরিদর্শনে বিসিবি পরিচালক আসিফ আকবর
গাইবান্ধা স্টেডিয়াম পরিদর্শনে বিসিবি পরিচালক আসিফ আকবর

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৩০ নভেম্বর থেকে ফের কর্মবিরতির ঘোষণা প্রাথমিকের শিক্ষকদের
৩০ নভেম্বর থেকে ফের কর্মবিরতির ঘোষণা প্রাথমিকের শিক্ষকদের

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প: সোনারগাঁয়ে প্লাস্টিক গোডাউনে আগুন, আহত ২
ভূমিকম্প: সোনারগাঁয়ে প্লাস্টিক গোডাউনে আগুন, আহত ২

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘সাইয়ারা’ নায়িকার সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জন, মুখ খুললেন নায়ক
‘সাইয়ারা’ নায়িকার সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জন, মুখ খুললেন নায়ক

৩০ মিনিট আগে | শোবিজ

ইরানের পারমাণু ইস্যুর রাজনৈতিক সমাধান চায় রাশিয়া
ইরানের পারমাণু ইস্যুর রাজনৈতিক সমাধান চায় রাশিয়া

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৬৭ রানে এগিয়ে থেকে তৃতীয় দিন শেষ করল বাংলাদেশ
৩৬৭ রানে এগিয়ে থেকে তৃতীয় দিন শেষ করল বাংলাদেশ

৪২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হবিগঞ্জে সাড়ে ৫ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
হবিগঞ্জে সাড়ে ৫ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত : জাহিদ
ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত : জাহিদ

৪৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

টেকনাফে ইয়াবাসহ ৪ কারবারি আটক
টেকনাফে ইয়াবাসহ ৪ কারবারি আটক

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

বিলিয়ন কিলোমিটার পাড়ি দেওয়া ধূমকেতুর বিরল ছবি হাতে পেল নাসা
বিলিয়ন কিলোমিটার পাড়ি দেওয়া ধূমকেতুর বিরল ছবি হাতে পেল নাসা

৫৭ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

মানব ইতিহাসের ৫ প্রলয়ংকারী সুনামি
মানব ইতিহাসের ৫ প্রলয়ংকারী সুনামি

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গায় হতদরিদ্র পরিবারের এক নারীর চিকিৎসায় ছাত্রদলের অর্থ সহায়তা
ভাঙ্গায় হতদরিদ্র পরিবারের এক নারীর চিকিৎসায় ছাত্রদলের অর্থ সহায়তা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প : সিদ্ধিরগঞ্জে একাধিক ভবনে ফাটল
ভূমিকম্প : সিদ্ধিরগঞ্জে একাধিক ভবনে ফাটল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে বিনামূল্যে মেডিকেল ক্যাম্প
তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে বিনামূল্যে মেডিকেল ক্যাম্প

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জে জামায়াতের প্রতিনিধি সম্মেলন অনুষ্ঠিত
মুন্সীগঞ্জে জামায়াতের প্রতিনিধি সম্মেলন অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ব্রাকসু ভোটের নতুন তারিখ ঘোষণা
ব্রাকসু ভোটের নতুন তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মেট্রোরেলের ট্র্যাক থেকে অবিস্ফোরিত ককটেল উদ্ধার
মেট্রোরেলের ট্র্যাক থেকে অবিস্ফোরিত ককটেল উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শতবর্ষের ১০ প্রাণঘাতী ভূমিকম্প
শতবর্ষের ১০ প্রাণঘাতী ভূমিকম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাকসু নির্বাচনের ভোটার তালিকায় গরমিল
শাকসু নির্বাচনের ভোটার তালিকায় গরমিল

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পে হতাহতের ঘটনায় প্রধান উপদেষ্টার গভীর শোক
ভূমিকম্পে হতাহতের ঘটনায় প্রধান উপদেষ্টার গভীর শোক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাকিবের রেকর্ড ছুঁয়ে ফেললেন তাইজুল
সাকিবের রেকর্ড ছুঁয়ে ফেললেন তাইজুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

২২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’
‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল
মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন
রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট

পেছনের পৃষ্ঠা

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা