শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০১ জুন, ২০১৯ আপডেট:

বঙ্গবন্ধুর বোনা বীজেই আমি পথ চলছি

বাজেট ঘোষণার পর কোনো জিনিসের দাম এক টাকাও বাড়ুবে না আ হ ম মুস্তফা কামাল
প্রিন্ট ভার্সন
বঙ্গবন্ধুর বোনা বীজেই আমি পথ চলছি

বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে কাজ করার মতো সৌভাগ্য আমার হয়নি। কিন্তু আমি বঙ্গবন্ধুকে দেখেছি চারবার। ছোটবেলায় তিনি আমার ভিতরে যে বীজ বপন করেছিলেন, আমি তা নিয়েই পথ চলছি। আমি যেখান থেকে শুরু করেছিলাম তা তো আপনারা সবাই জানেন। সেখানে কিছুই ছিল না। সেখান থেকে আমি যেহেতু এখানে আপনাদের সামনে আসতে পেরেছি, আমি বিশ্বাস করি বাকি পথটুকুন্ডও আমি যেতে পারব। আপনারা আমায় বিশ্বাস করুন। ভয়ের কোনো কারণ নেই। আমাদের অর্থনীতি যদি এতই খারাপ হবে তাহলে গত পাঁচ বছরে মাথাপিছু আয়ের ক্ষেত্রে জিডিপি প্রবৃদ্ধির পাঁচ দেশের মধ্যে কী করে বাংলাদেশ সবার ওপরে থাকে? বিশ্বব্যাংক, ব্লুমবার্গের গবেষণায় দেখা গেছে, ২০২৪ সাল পর্যন্ত বিশ্ব অর্থনীতিতে যে প্রবৃদ্ধি হবে তার ২ দশমিক ৯ শতাংশে যেসব দেশ অবদান রাখবে সেই ২০টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশও আছে। এই আনন্দের আতিশয্য ভোলার আগেই আরেকটা সুসংবাদ এলো। তা হলো, ২০৩০ সালে বাংলাদেশের মানুষের মাথাপিছু আয় ভারতের মাথাপিছু আয়ের চেয়ে ৩০০ ডলার বেশি হবে। তাহলে এগুলো কীভাবে সম্ভব হলো! তবে হ্যাঁ, এখন আমাদের দরকার একদিকে সুশাসন, আরেকদিকে দরকার উন্নয়ন।

আমরা যখন ২০০৯ সালে যাত্রা করি তখন রেভিনিউ জেনারেশন ছিল মাত্র ৫৮ হাজার কোটি টাকা। আজ তা ২ লাখ ৬৪ হাজার কোটি টাকা। আর এ বছর আমরা যা টার্গেট করেছি তা হবে আরও বেশি। তাহলে কিছুই যে হচ্ছে না তা তো ঠিক নয়।

আপনারা বলছেন ঋণখেলাপি কেন হলো? সেটা তো এক দিনে হয়নি। ব্যাংকিং খাতে যে দুরবস্থা, ঋণখেলাপি-এ গুলো কেন হলো? ঋণখেলাপি আজকের সৃষ্টি নয়। ব্যাংকিং খাতের জন্মলগ্ন থেকে ঋণখেলাপি হয়ে আসছে। একবার তো ব্যালান্স শিট ক্লিনের চেষ্টা করা দরকার। একের পর এক ঋণ চাপিয়ে দেওয়া হয়েছে। ঋণের সুদ ১০ শতাংশ হলে হিসাব করা হয়েছে ১৬ শতাংশ করে। এগুলো যতটা পারা যায় বাড়িয়ে ধরা হয়েছে। চক্রবৃদ্ধি হারে সুদ ধরা হয়েছে। চক্রবৃদ্ধি হারে সুদ ধরা হলে কোনো ব্যবসায়ী সুদ দেবে না। ১২, ১৪, ১৬ শতাংশ সুদ থাকলে কোনো ইন্ডাস্ট্রি চলতে পারে না। এটা ১০ শতাংশ হলেও বেশি। ৭, ৮ হলে ঠিক আছে। পৃথিবীর কোনো দেশ এত সুদ নেয়? আশিয়ান দেশগুলো দেখেন কোথায় আছে। এত বেশি ইন্টারেস্ট রেট! নেই, কোথাও নেই। ব্যবসায়ীরা আটকা পড়ুলে তাদের জন্য কোনো এক্সিট ক্লজ রাখা হয়নি। যে আইন করা হয়েছিল তাতে কেউ কখনো হাত দেয়নি। আর যখন করা হয়েছিল তখন ঋণখেলাপি নামে বোধহয় কোনো নিয়মই ছিল না। আমরা চেষ্টা করছি আমাদের সামর্থ্য অনুযায়ী কাজ করার জন্য। অর্থনীতিবিদরা যে পরামর্শ দিয়েছেন আমরা সেইমতো ব্যবস্থা নেওয়ার চেষ্টা করব। আমরা এ পরামর্শগুলো অবশ্যই গ্রুহণ করব। আর কত দিন শুধু একটি খাতের ওপর নির্ভরশীল হব? খাত তো বের করতে হবে নতুন নতুন। ব্যবসা-বিনিয়োগ বাড়াতে হলে এখানে কিছু একটা করতে হবে। আমরা সেটাই করার চেষ্টা করছি।

ট্যাক্স ও ব্যাংকিং খাতের জন্য পৃথক দুুটি কমিশন গঠন করা হবে। কমিশন গঠনের যে দুটি প্রস্তাব এসেছে সেগুলো আমরা করব। একটি নয়, দুটি কমিশন গঠন করা হবে। ফিন্যানশিয়াল সাইড দেখার জন্য একটি কমিশন আর রাজস্ব সাইড দেখার জন্য আরেকটি কমিশন গঠন করা হবে। এ ব্যাপারে আমরা অবশ্যই বিশেষজ্ঞদের সাহায্য-সহযোগিতা চাইব।

এই ধরুন পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের কথা। এটাকে আগে কেউ চিনত না। আমি আগে পরিকল্পনামন্ত্রী ছিলাম। তখন আমাকে একবার আমার এলাকায় দাওয়াত দিয়ে নিয়ে যাওয়া হলো। সবাই প্রধানমন্ত্রীকে ধন্যবাদ, কৃতজ্ঞতা জানিয়ে বললেন তিনি আমাদের একজন মন্ত্রী দিয়েছেন, একজন পরিবার পরিকল্পনা মন্ত্রী দিয়েছেন। এ ছিল পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের পরিচয়। আর এখন তাকে আমি কোথায় নিয়ে গেছি। সেটা আপনারা জানেন।

আমি স্বীকার করি, আমাদের রেভিনিউ টু জিডিপি বিশ্বের সবচেয়ে কম। আমাদের যে অদক্ষতা, অব্যবস্থাপনা এবং দুর্নীতি আছে সেগুলো দূর করলে আমরা আগামী অর্থবছরের জন্য ৩ লাখ ২৫ হাজার কোটি টাকার যে রাজস্ব ধরেছি তা অর্জন সম্ভব হবে। এটা দ্বিগুণ করা সম্ভব। আমাদের ইনফরমাল সেক্টর আছে। সেটাকে যুক্ত করলে সেইফটিনেট আরও বেড়ে যায়। সুতরাং আমরা এবার সংশোধিত বাজেটে রাজস্ব আদায়ের যে টার্গেট দিচ্ছি তা এক টাকাও কমবে না।

এবারের বাজেট হবে সহজ। আমি খুব কম কথায়, সহজভাবে একটি বাজেট দেব। সেখানে কাউকে কোনোভাবেই আর বেশি কষ্ট দিয়ে কর আদায় করব না। তার পরও যদি কেউ বিপদে পড়েন, বাজেট যদি দিয়েও দিই তার পরও কেউ এসে অভিযোগ করলে তা পরিবর্তন হবে। বাজেটের পর একজন এসে অভিযোগ করতে পারবেন না যে, বাজেটের পর একটা জিনিসের দাম বেড়েছে বা এই জিনিসটা আপনাদের থেকে কেটে নিয়ে গেছে। যা পেয়েছেন তা আরও বেশি করে পাবেন। আমি চেষ্টা করেছি, বিভিন্ন জায়গায় আরও কিছু দেওয়ার।

আমি যে দায়িত্ব নিয়েছি তাতে দায়িত্বে থাকব তত দিন এটাকে একটা মার্কেট বেইজড জায়গা ধরে কাজ করব। এই যে আমাদের সমস্যাগুলো, সবই মিসম্যানেজেমেন্টের জন্য হচ্ছে। এখানে এনবিআর চেয়ারম্যান আছেন তিনিও এর ব্যাখ্যা দিতে পারবেন না যে, কেন এত কম রাজস্ব আহরণ হচ্ছে। কিন্তু উনি সেটা জানেন। এটা কোনোভাবেই ১৭/১৭ শতাংশের কম হওয়ার কথা নয়। কিন্তু আপনারা দেখেন একটা দেশে যখন এভাবে হাই রেট গ্রোথ হতে থাকে তখন কিছু কিছু জায়গায় ইনফ্লেশন বাড়ুবে। কিছু কিছু ক্ষেত্রে আয়বৈষম্য তৈরি হবে। এখানেও তাই হচ্ছে। তার পরও আমি বলব এখানে সেভাবে আয়বৈষম্য বাড়েনি। আমাদের কিছু স্টাডি আছে। সেগুলোয় অনেক ব্যাখ্যা আছে। আমাদের যেন আয়বৈষম্যটা আর না বাড়ে সেজন্য যে যত বড়ু, যতটা সক্ষম তত বেশি কর দেবেন। সে পদ্ধতিতে যেতে হবে।

বিদেশে যে মাল যায়, যে মাল আসে এগুলো কী আসে আর কী যায় তা আমরা সত্যিকারভাবে জানি না। এখানে কতটা ওভার ইনভয়েসিং হয় আর কতটা আন্ডার ইনভয়েসিং হয় তাও দেখার ব্যবস্থা নেই। এখন থেকে শতভাগ মালামাল স্ক্যানার মেশিনের ভিতর দিয়ে আসবে। নৌ, স্থল সব বন্দরে এটা কার্যকর হবে। আমরা এগুলো বন্ধ করতে পারলে অনেক দূর এগোতে পারব। সারা দেশে যত বন্দর আছে সবটাতেই স্ক্যানার বসানো হবে। এগুলো শতভাগ স্ক্যান করা হবে। আশা করি সব ফাঁকিঝুঁকি ঠিক হয়ে যাবে।

রাজস্ব বাড়াতে ১০ হাজার লোক নিয়োগ দেওয়া হবে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এতে সম্মতি দিয়েছেন, আমরা ১০ হাজার লোক আউটসোর্সিং করব। ভ্যাট আইন কার্যকরে তাদের দায়িত্ব দেব। মূল ব্যাপার হলো, রাজস্ব অর্জন করতে হবে। রাজস্ব আদায় না করতে পারলে মেগা প্রকল্প বাস্তবায়নের কাজ আটকে যাবে। আমাদের অনেক টাকা দরকার। এ দেশে যারা একবার ট্যাক্স দেয়, তারাই শুধু ট্যাক্স দেয়। তাদের চেয়ে শক্তিশালীরা ট্যাক্স দেয় না। এসব বন্ধ করতে প্রতি উপজেলায় আমরা ট্যাক্স অফিস করব। আমরা সবার কাছে যাব। আমার ভাগ্য খারাপ, সব সময় আমাকে মাইনাস দিয়ে শুরু করতে হয়। কিন্তু এ বছর আমরা যা বলছি সেটাই অর্জন হবে। অতীতেও তাই হয়েছে। আমি যেটা করতে চেয়েছি। সেটাই করতে পেরেছি। আমি আবারও বলি সবকিছুই সম্ভব। এক টাকাও কমবে না। আপনারা আমার কাছে সব গুনে নেবেন।

তবে আমার বুঝতে একটু সময় লাগবে। আমি কোনো সমস্যায় পড়ুলে আপনাদের কাছে চলে যাব। আমি আবারও বলি আমরা যেখানে ১৮টি দেশকে ১০ বছরের মধ্যে পেছনে ফেলে ৫৮ থেকে ৪১ নম্বরে চলে এসেছি। আমাদের যে অপ্রদর্শিত আয় তার অর্ধেক তো সিস্টেমলস। আপনি তো প্রমাণ করতে পারবেন না। সিস্টেমের কারণে আমরা সেখানে আটকে আছি। আমরা যদি ওইটাকে প্রমাণ করতে পারি তাহলে অনায়াসে বলতে পারব এ খাত থেকে এটা অর্জন করেছেন। তারপর বলতে পারি এখানে বিনিয়োগ করুন। কিন্তু আমরা তো বলতে পারি না। এটা কোনোভাবেই হাওয়া করতে পারি না। এতে সবাই আমাকে গালাগাল দেবে।

ঢাকা শহরে অনেক ফ্ল্যাট আছে। কিন্তু এগুলোর রেজিস্ট্রেশন হয় না। রেজিস্ট্রেশন ফি, স্ট্যাম্প ডিউটি এত বেশি যে, কেউ রেজিস্ট্রেশন করবে না। আমরা এগুলোয় যদি একটু সহনশীল হই তাহলে অনেক লাভ হবে। রিকন্ডিশন্ড গাড়ি আমদানিতে ৮২০ শতাংশ ট্যাক্স। এটা কেন? এত তো ঠিক নয়। আমরা গাড়ির নম্বর প্লেট অকশনে তুলব। এটা থেকে কিছু টাকা আসবে। এটা হংকং, সিঙ্গাপুর, মালয়েশিয়ায় করে। আমরা যদি বিভিন্ন জায়গায় ১০০ শতাংশ ট্যাক্স ধরি তাহলে কে দেবে? আমরা ট্যাক্স রেট সহনীয় পর্যায়ে রাখব। আমরা ভ্যাট আইন বাস্তবায়ন করব। আমি জানতে চাইলাম এত বেশি কেন? এনবিআর বলে দেশে গাড়ি অনেক বেড়ে গেছে। সেটা তো ভালো। বিদেশিরা এলে অন্তত বলবে এ দেশে সুন্দর সুন্দর গাড়ি আছে। আমাদের এই যে জায়গাগুলো আমরা চাই রাজস্ব বাড়ুক। কিন্তু আপনি যদি ১০০ শতাংশ ট্যাক্স ধরে রাখেন তাহলে হবে না।

আমরা এজন্য সহনীয় কর রেট রাখব। আর ভ্যাট আইনটা বাস্তবায়ন হতে যাচ্ছে। এটা ভালো এখানে বহুস্তর ভ্যাটব্যবস্থা রাখা হয়েছে। শুরু হোক। এর পরও যদি কেউ বলে আমার এখন বেশি কর দিতে হচ্ছে। আগে এত দিতাম। তাহলে সেটা আমরা কারেকশন করে দেব। আপনারা ভয় পাবেন না। বিশ্বাসের জায়গাটা ঠিক করুন। সফল আমরা হবই। সামনে বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী আর স্বাধীনতার ৫০ বছর একই সময়ে হতে যাচ্ছে। এটা একটা মাহেন্দ্রক্ষণ।

২৫ মে বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় কালের কণ্ঠ আয়োজিত ‘কেমন বাজেট চাই’ অনুষ্ঠানে অর্থমন্ত্রীর প্রদত্ত বক্তৃতার সংক্ষেপিত রূপ। অনুলিখন : মানিক মুনতাসির।

এই বিভাগের আরও খবর
অভিনন্দন টিম বাংলাদেশ
অভিনন্দন টিম বাংলাদেশ
বিনিয়োগে মন্দা
বিনিয়োগে মন্দা
অস্তিত্বসংকটে শুঁটকিশিল্প
অস্তিত্বসংকটে শুঁটকিশিল্প
দরুদ পাঠে সুরভিত জীবন
দরুদ পাঠে সুরভিত জীবন
আহা গ্রিন ক্লিন হেলদি সিটি!
আহা গ্রিন ক্লিন হেলদি সিটি!
আড়াই হাজার বছর আগের মাছচাষি
আড়াই হাজার বছর আগের মাছচাষি
মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে
মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে
পোশাক খাতে অস্থিরতা
পোশাক খাতে অস্থিরতা
চাপে নতি স্বীকার নয়
চাপে নতি স্বীকার নয়
শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন
শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন
তিন দেশের বিমানবন্দরে তিন ধরনের ব্যবহার
তিন দেশের বিমানবন্দরে তিন ধরনের ব্যবহার
কালো দাগ রেখেই নতুন বাংলাদেশের পথ চলা
কালো দাগ রেখেই নতুন বাংলাদেশের পথ চলা
সর্বশেষ খবর
রিজার্ভ বৃদ্ধিকে স্বাগত জানাল আইএমএফ
রিজার্ভ বৃদ্ধিকে স্বাগত জানাল আইএমএফ

২৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

সাফ অ্যাথলেটিকসে প্রথম পদক বাংলাদেশের
সাফ অ্যাথলেটিকসে প্রথম পদক বাংলাদেশের

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘সাইয়ারা’র পর নতুন ছবিতে অনীত, আয়ুষ্মানের শুভেচ্ছাবার্তা
‘সাইয়ারা’র পর নতুন ছবিতে অনীত, আয়ুষ্মানের শুভেচ্ছাবার্তা

৩০ মিনিট আগে | শোবিজ

ঢামেকে হাজতির মৃত্যু
ঢামেকে হাজতির মৃত্যু

৪৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘১৭ বছর মানুষ ভোট দিতে পারেনি, নির্বাচনের নামে তামাশা হয়েছে’
‘১৭ বছর মানুষ ভোট দিতে পারেনি, নির্বাচনের নামে তামাশা হয়েছে’

৫৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

কুমিল্লায় সেই ধর্ষণের ঘটনায় মামলা
কুমিল্লায় সেই ধর্ষণের ঘটনায় মামলা

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
দিনাজপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমানের হাত ধরে দেশে কৃষি ও অর্থনৈতিক বিপ্লব ঘটবে: তৃপ্তি
তারেক রহমানের হাত ধরে দেশে কৃষি ও অর্থনৈতিক বিপ্লব ঘটবে: তৃপ্তি

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জোটগতভাবে ৩০০ আসনে নির্বাচনের ঘোষণা সিপিবির
জোটগতভাবে ৩০০ আসনে নির্বাচনের ঘোষণা সিপিবির

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাউজানে আবারও গুলিতে একজনের মৃত্যু
রাউজানে আবারও গুলিতে একজনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নারায়ণগঞ্জে সাবেক যুবদল নেতাদের মিলনমেলা
নারায়ণগঞ্জে সাবেক যুবদল নেতাদের মিলনমেলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রেমিট্যান্স যোদ্ধাদের পাসপোর্ট ফি কমাতে পদক্ষেপ নিচ্ছে সরকার
রেমিট্যান্স যোদ্ধাদের পাসপোর্ট ফি কমাতে পদক্ষেপ নিচ্ছে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে কাজী জহুরুল হক কলেজে এইচএসসিতে পাসের হার ৯৪.৯৪ শতাংশ
গোপালগঞ্জে কাজী জহুরুল হক কলেজে এইচএসসিতে পাসের হার ৯৪.৯৪ শতাংশ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাইবান্ধায় শিশুকে ধর্ষণের ঘটনায় বিচার দাবিতে বিক্ষোভ
গাইবান্ধায় শিশুকে ধর্ষণের ঘটনায় বিচার দাবিতে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চুয়াডাঙ্গায় তরুণ উদ্যোক্তাদের দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ
চুয়াডাঙ্গায় তরুণ উদ্যোক্তাদের দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাইবার নিরাপত্তায় নিরলসভাবে কাজ করছে সরকার : আইসিটি সচিব
সাইবার নিরাপত্তায় নিরলসভাবে কাজ করছে সরকার : আইসিটি সচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চ্যাটজিপিটির পরামর্শে চাকরি-বাকরি ও দেশ ছাড়লেন মার্কিন নারী
চ্যাটজিপিটির পরামর্শে চাকরি-বাকরি ও দেশ ছাড়লেন মার্কিন নারী

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

লক্ষ্মীপুরে জেলা প্রশাসক গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন
লক্ষ্মীপুরে জেলা প্রশাসক গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এক ইনিংসে দুই বোলারের হ্যাটট্রিক
এক ইনিংসে দুই বোলারের হ্যাটট্রিক

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদাবাজকে পুলিশে দিল জনতা
চাঁদাবাজকে পুলিশে দিল জনতা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দেশের মানুষ এখন ভোট দেয়ার জন্য মুখিয়ে আছে: দুলু
দেশের মানুষ এখন ভোট দেয়ার জন্য মুখিয়ে আছে: দুলু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুয়েটের ভর্তি পরীক্ষার তারিখ নির্ধারণ
বুয়েটের ভর্তি পরীক্ষার তারিখ নির্ধারণ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শাবিতে সিলেট ক্লাইমেট অলিম্পিয়াড অনুষ্ঠিত
শাবিতে সিলেট ক্লাইমেট অলিম্পিয়াড অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আইসের গ্রেপ্তার আতঙ্কে যুক্তরাষ্ট্রের প্রবাসীরা
আইসের গ্রেপ্তার আতঙ্কে যুক্তরাষ্ট্রের প্রবাসীরা

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সুন্দরবনে ১০৬ কেজি হরিণের মাংসসহ শিকারি আটক
সুন্দরবনে ১০৬ কেজি হরিণের মাংসসহ শিকারি আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গুম প্রতিরোধে শুধু আইনগত নয়, প্রয়োজন প্রাতিষ্ঠানিক সংস্কার : আসিফ নজরুল
গুম প্রতিরোধে শুধু আইনগত নয়, প্রয়োজন প্রাতিষ্ঠানিক সংস্কার : আসিফ নজরুল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হবিগঞ্জে ট্রেনের টিকিট কালোবাজারি, ৭ জনকে জরিমানা
হবিগঞ্জে ট্রেনের টিকিট কালোবাজারি, ৭ জনকে জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দু'ভাগ হয়ে গেল ট্রেন
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দু'ভাগ হয়ে গেল ট্রেন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইন্ডাস্ট্রিতে টিকে থাকতে বোকা সাজার ভান করি: জাহ্নবী
ইন্ডাস্ট্রিতে টিকে থাকতে বোকা সাজার ভান করি: জাহ্নবী

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘সব দলের অংশগ্রহণেই অন্তর্ভুক্তিমূলক নির্বাচন সম্ভব’
‘সব দলের অংশগ্রহণেই অন্তর্ভুক্তিমূলক নির্বাচন সম্ভব’

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজা নিয়ে সৌদি আরবের পরিকল্পনা ফাঁস!
যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজা নিয়ে সৌদি আরবের পরিকল্পনা ফাঁস!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সালমান শাহ-মৌসুমী জুটি ভাঙে সামিরার কারণে : সালমানের সহকারী
সালমান শাহ-মৌসুমী জুটি ভাঙে সামিরার কারণে : সালমানের সহকারী

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফরিদপুরে এ কে আজাদকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা
ফরিদপুরে এ কে আজাদকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতিসংঘের পরবর্তী মহাসচিব নির্বাচন নিয়ে মতবিরোধ, যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া
জাতিসংঘের পরবর্তী মহাসচিব নির্বাচন নিয়ে মতবিরোধ, যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসামিদের দেশত্যাগ ঠেকাতে ইমিগ্রেশনে তথ্য পাঠিয়েছে পুলিশ
আসামিদের দেশত্যাগ ঠেকাতে ইমিগ্রেশনে তথ্য পাঠিয়েছে পুলিশ

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সংঘাতের জন্য সবাই মুখিয়ে আছে : তথ্য উপদেষ্টা
সংঘাতের জন্য সবাই মুখিয়ে আছে : তথ্য উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণতন্ত্রকে সমুন্নত রাখতে সব দলকেই নির্বাচনে অংশ নেয়ার আহ্বান ফখরুলের
গণতন্ত্রকে সমুন্নত রাখতে সব দলকেই নির্বাচনে অংশ নেয়ার আহ্বান ফখরুলের

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘দখল করা ব্যাংকের কর্মীদের পোলিং এজেন্ট বানাতে চায় একটি দল’
‘দখল করা ব্যাংকের কর্মীদের পোলিং এজেন্ট বানাতে চায় একটি দল’

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিজ বাসার সামনে গুলিবিদ্ধ বিএনপি নেতা
নিজ বাসার সামনে গুলিবিদ্ধ বিএনপি নেতা

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রকাশ্যে চিত্রনায়িকা নিপুণ
প্রকাশ্যে চিত্রনায়িকা নিপুণ

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাত দিনে ইউক্রেনের নতুন ১০ এলাকার দখল রাশিয়ার
সাত দিনে ইউক্রেনের নতুন ১০ এলাকার দখল রাশিয়ার

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জেন-জিরা হাসিনার ‘মিথ’ ভেঙে দিয়েছে : চিফ প্রসিকিউটর
জেন-জিরা হাসিনার ‘মিথ’ ভেঙে দিয়েছে : চিফ প্রসিকিউটর

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দরুদ পাঠে সুরভিত জীবন
দরুদ পাঠে সুরভিত জীবন

২১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘ইসলামোফোবিয়ার’ বিরুদ্ধে দাঁড়াতে নিজের মুসলিম পরিচয়ে দৃঢ় অবস্থান মামদানির
‘ইসলামোফোবিয়ার’ বিরুদ্ধে দাঁড়াতে নিজের মুসলিম পরিচয়ে দৃঢ় অবস্থান মামদানির

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় নতুন বেসামরিক প্রধান হিসেবে স্টিভ ফ্যাগিনকে নিয়োগ যুক্তরাষ্ট্রের
গাজায় নতুন বেসামরিক প্রধান হিসেবে স্টিভ ফ্যাগিনকে নিয়োগ যুক্তরাষ্ট্রের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের প্রত্যাবর্তনের সব দরজা বন্ধ করতে হবে : সালাহউদ্দিন
ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের প্রত্যাবর্তনের সব দরজা বন্ধ করতে হবে : সালাহউদ্দিন

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাপলা পেলে নির্বাচন, না পেলে নয়— এটি ‘চাপ সৃষ্টির রাজনীতি’
শাপলা পেলে নির্বাচন, না পেলে নয়— এটি ‘চাপ সৃষ্টির রাজনীতি’

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিয়ে করতে যাওয়া বরকে ধরে নিয়ে গেল ইসরায়েলি সেনারা
বিয়ে করতে যাওয়া বরকে ধরে নিয়ে গেল ইসরায়েলি সেনারা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথমবারের মতো যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে চট্টগ্রাম বন্দরে জাহাজ
প্রথমবারের মতো যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে চট্টগ্রাম বন্দরে জাহাজ

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে এনসিপি
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে এনসিপি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাবলিক হেলথ অ্যাসোসিয়েশনের মহাসচিব নির্বাচিত ডা. মিজান
পাবলিক হেলথ অ্যাসোসিয়েশনের মহাসচিব নির্বাচিত ডা. মিজান

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দু'পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ১
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দু'পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ১

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরিষার তেলের যত গুণ
সরিষার তেলের যত গুণ

১১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

মুক্তিযোদ্ধা ওয়ারিশদের তথ্য এমআইএস সফটওয়্যারে সংরক্ষণের নির্দেশ
মুক্তিযোদ্ধা ওয়ারিশদের তথ্য এমআইএস সফটওয়্যারে সংরক্ষণের নির্দেশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালুকায় বিএনপির আনন্দ মিছিল
ভালুকায় বিএনপির আনন্দ মিছিল

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিমানবন্দরে আগুনের ঘটনা তদন্তে আসছে ৪ দেশের বিশেষজ্ঞ টিম : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিমানবন্দরে আগুনের ঘটনা তদন্তে আসছে ৪ দেশের বিশেষজ্ঞ টিম : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে
মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে

২০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রশ্নের সেট ‘পদ্মা’ হলে দিতে হবে কাশি, বারবার কাশতে গিয়ে ধরা পড়লেন পরীক্ষার্থী
প্রশ্নের সেট ‘পদ্মা’ হলে দিতে হবে কাশি, বারবার কাশতে গিয়ে ধরা পড়লেন পরীক্ষার্থী

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টেকনোক্র্যাট সরকারের কাছে গাজার ক্ষমতা হস্তান্তরে রাজি হামাস
টেকনোক্র্যাট সরকারের কাছে গাজার ক্ষমতা হস্তান্তরে রাজি হামাস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তিতে ইয়েমেনে জাতিসংঘের ৭ কর্মী আটক
ইসরায়েলের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তিতে ইয়েমেনে জাতিসংঘের ৭ কর্মী আটক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
শাবানা ও ইলিয়াস কাঞ্চনের সেরা দৃশ্য
শাবানা ও ইলিয়াস কাঞ্চনের সেরা দৃশ্য

শোবিজ

বিছনাকান্দির ‘অপমৃত্যু’
বিছনাকান্দির ‘অপমৃত্যু’

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের হিসাব
ভোটে জোটের হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশৃঙ্খল প্রশাসনে মেরামত শুরু
বিশৃঙ্খল প্রশাসনে মেরামত শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

ভিউকার্ডের দিনগুলো...
ভিউকার্ডের দিনগুলো...

শোবিজ

বিএনপির রুহুল কুদ্দুস দুলু জামায়াতের ইউনুস
বিএনপির রুহুল কুদ্দুস দুলু জামায়াতের ইউনুস

নগর জীবন

গণপরিবহনে নৈরাজ্য চরমে
গণপরিবহনে নৈরাজ্য চরমে

পেছনের পৃষ্ঠা

হাফ ডজন প্রার্থীর সরব প্রচার
হাফ ডজন প্রার্থীর সরব প্রচার

নগর জীবন

বড় বিনিয়োগে হচ্ছে দুই হাজার কর্মসংস্থান
বড় বিনিয়োগে হচ্ছে দুই হাজার কর্মসংস্থান

নগর জীবন

ফরিদপুরে অবাঞ্ছিত এ কে আজাদ, মশালমিছিল
ফরিদপুরে অবাঞ্ছিত এ কে আজাদ, মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ব্যয়ে পার্থক্য আকাশপাতাল
ব্যয়ে পার্থক্য আকাশপাতাল

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই মিনিটে শনাক্ত হচ্ছে মাদক
দুই মিনিটে শনাক্ত হচ্ছে মাদক

পেছনের পৃষ্ঠা

বন্দরের ট্যারিফ নিয়ে সরকারি সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ব্যবসায়ীরা
বন্দরের ট্যারিফ নিয়ে সরকারি সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ব্যবসায়ীরা

খবর

ব্যর্থ প্রেমিক মামুন এক যুগ ধরে শিকলবন্দি
ব্যর্থ প্রেমিক মামুন এক যুগ ধরে শিকলবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

মনোরেলে যানজট কমবে
মনোরেলে যানজট কমবে

নগর জীবন

প্রতিবন্ধী চাকরিপ্রার্থীদের যমুনা অভিমুখে পদযাত্রা আটকে দিল পুলিশ
প্রতিবন্ধী চাকরিপ্রার্থীদের যমুনা অভিমুখে পদযাত্রা আটকে দিল পুলিশ

নগর জীবন

সরকার-আইএমএফ মুখোমুখি
সরকার-আইএমএফ মুখোমুখি

প্রথম পৃষ্ঠা

নিশ্চিহ্ন অর্ধশতাধিক পাহাড়
নিশ্চিহ্ন অর্ধশতাধিক পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

খুশির একি কাণ্ড
খুশির একি কাণ্ড

শোবিজ

থাইল্যান্ডের কাছে মেয়েদের হার
থাইল্যান্ডের কাছে মেয়েদের হার

মাঠে ময়দানে

জিম্মিদশা থেকে উদ্ধার ৪৪ জন
জিম্মিদশা থেকে উদ্ধার ৪৪ জন

দেশগ্রাম

বৈশ্বিক তাপমাত্রা বাড়তে থাকায় ঝুঁকিতে শ্রমিকরা
বৈশ্বিক তাপমাত্রা বাড়তে থাকায় ঝুঁকিতে শ্রমিকরা

খবর

সারা দেশে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৭২৬
সারা দেশে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৭২৬

খবর

মান ভাঙছে দেব-রুক্নিণীর?
মান ভাঙছে দেব-রুক্নিণীর?

শোবিজ

বসুন্ধরা কিংসের সামনে আল সিব
বসুন্ধরা কিংসের সামনে আল সিব

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমান নভেম্বরের মধ্যেই দেশে ফিরবেন
তারেক রহমান নভেম্বরের মধ্যেই দেশে ফিরবেন

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তাপ কমছে সবজিতে
উত্তাপ কমছে সবজিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

জাতীয় ক্রিকেটে ময়মনসিংহের অভিষেক আজ
জাতীয় ক্রিকেটে ময়মনসিংহের অভিষেক আজ

মাঠে ময়দানে

গানের পাখি পাপিয়া
গানের পাখি পাপিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা