শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০১ জুন, ২০১৯ আপডেট:

বঙ্গবন্ধুর বোনা বীজেই আমি পথ চলছি

বাজেট ঘোষণার পর কোনো জিনিসের দাম এক টাকাও বাড়ুবে না আ হ ম মুস্তফা কামাল
প্রিন্ট ভার্সন
বঙ্গবন্ধুর বোনা বীজেই আমি পথ চলছি

বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে কাজ করার মতো সৌভাগ্য আমার হয়নি। কিন্তু আমি বঙ্গবন্ধুকে দেখেছি চারবার। ছোটবেলায় তিনি আমার ভিতরে যে বীজ বপন করেছিলেন, আমি তা নিয়েই পথ চলছি। আমি যেখান থেকে শুরু করেছিলাম তা তো আপনারা সবাই জানেন। সেখানে কিছুই ছিল না। সেখান থেকে আমি যেহেতু এখানে আপনাদের সামনে আসতে পেরেছি, আমি বিশ্বাস করি বাকি পথটুকুন্ডও আমি যেতে পারব। আপনারা আমায় বিশ্বাস করুন। ভয়ের কোনো কারণ নেই। আমাদের অর্থনীতি যদি এতই খারাপ হবে তাহলে গত পাঁচ বছরে মাথাপিছু আয়ের ক্ষেত্রে জিডিপি প্রবৃদ্ধির পাঁচ দেশের মধ্যে কী করে বাংলাদেশ সবার ওপরে থাকে? বিশ্বব্যাংক, ব্লুমবার্গের গবেষণায় দেখা গেছে, ২০২৪ সাল পর্যন্ত বিশ্ব অর্থনীতিতে যে প্রবৃদ্ধি হবে তার ২ দশমিক ৯ শতাংশে যেসব দেশ অবদান রাখবে সেই ২০টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশও আছে। এই আনন্দের আতিশয্য ভোলার আগেই আরেকটা সুসংবাদ এলো। তা হলো, ২০৩০ সালে বাংলাদেশের মানুষের মাথাপিছু আয় ভারতের মাথাপিছু আয়ের চেয়ে ৩০০ ডলার বেশি হবে। তাহলে এগুলো কীভাবে সম্ভব হলো! তবে হ্যাঁ, এখন আমাদের দরকার একদিকে সুশাসন, আরেকদিকে দরকার উন্নয়ন।

আমরা যখন ২০০৯ সালে যাত্রা করি তখন রেভিনিউ জেনারেশন ছিল মাত্র ৫৮ হাজার কোটি টাকা। আজ তা ২ লাখ ৬৪ হাজার কোটি টাকা। আর এ বছর আমরা যা টার্গেট করেছি তা হবে আরও বেশি। তাহলে কিছুই যে হচ্ছে না তা তো ঠিক নয়।

আপনারা বলছেন ঋণখেলাপি কেন হলো? সেটা তো এক দিনে হয়নি। ব্যাংকিং খাতে যে দুরবস্থা, ঋণখেলাপি-এ গুলো কেন হলো? ঋণখেলাপি আজকের সৃষ্টি নয়। ব্যাংকিং খাতের জন্মলগ্ন থেকে ঋণখেলাপি হয়ে আসছে। একবার তো ব্যালান্স শিট ক্লিনের চেষ্টা করা দরকার। একের পর এক ঋণ চাপিয়ে দেওয়া হয়েছে। ঋণের সুদ ১০ শতাংশ হলে হিসাব করা হয়েছে ১৬ শতাংশ করে। এগুলো যতটা পারা যায় বাড়িয়ে ধরা হয়েছে। চক্রবৃদ্ধি হারে সুদ ধরা হয়েছে। চক্রবৃদ্ধি হারে সুদ ধরা হলে কোনো ব্যবসায়ী সুদ দেবে না। ১২, ১৪, ১৬ শতাংশ সুদ থাকলে কোনো ইন্ডাস্ট্রি চলতে পারে না। এটা ১০ শতাংশ হলেও বেশি। ৭, ৮ হলে ঠিক আছে। পৃথিবীর কোনো দেশ এত সুদ নেয়? আশিয়ান দেশগুলো দেখেন কোথায় আছে। এত বেশি ইন্টারেস্ট রেট! নেই, কোথাও নেই। ব্যবসায়ীরা আটকা পড়ুলে তাদের জন্য কোনো এক্সিট ক্লজ রাখা হয়নি। যে আইন করা হয়েছিল তাতে কেউ কখনো হাত দেয়নি। আর যখন করা হয়েছিল তখন ঋণখেলাপি নামে বোধহয় কোনো নিয়মই ছিল না। আমরা চেষ্টা করছি আমাদের সামর্থ্য অনুযায়ী কাজ করার জন্য। অর্থনীতিবিদরা যে পরামর্শ দিয়েছেন আমরা সেইমতো ব্যবস্থা নেওয়ার চেষ্টা করব। আমরা এ পরামর্শগুলো অবশ্যই গ্রুহণ করব। আর কত দিন শুধু একটি খাতের ওপর নির্ভরশীল হব? খাত তো বের করতে হবে নতুন নতুন। ব্যবসা-বিনিয়োগ বাড়াতে হলে এখানে কিছু একটা করতে হবে। আমরা সেটাই করার চেষ্টা করছি।

ট্যাক্স ও ব্যাংকিং খাতের জন্য পৃথক দুুটি কমিশন গঠন করা হবে। কমিশন গঠনের যে দুটি প্রস্তাব এসেছে সেগুলো আমরা করব। একটি নয়, দুটি কমিশন গঠন করা হবে। ফিন্যানশিয়াল সাইড দেখার জন্য একটি কমিশন আর রাজস্ব সাইড দেখার জন্য আরেকটি কমিশন গঠন করা হবে। এ ব্যাপারে আমরা অবশ্যই বিশেষজ্ঞদের সাহায্য-সহযোগিতা চাইব।

এই ধরুন পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের কথা। এটাকে আগে কেউ চিনত না। আমি আগে পরিকল্পনামন্ত্রী ছিলাম। তখন আমাকে একবার আমার এলাকায় দাওয়াত দিয়ে নিয়ে যাওয়া হলো। সবাই প্রধানমন্ত্রীকে ধন্যবাদ, কৃতজ্ঞতা জানিয়ে বললেন তিনি আমাদের একজন মন্ত্রী দিয়েছেন, একজন পরিবার পরিকল্পনা মন্ত্রী দিয়েছেন। এ ছিল পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের পরিচয়। আর এখন তাকে আমি কোথায় নিয়ে গেছি। সেটা আপনারা জানেন।

আমি স্বীকার করি, আমাদের রেভিনিউ টু জিডিপি বিশ্বের সবচেয়ে কম। আমাদের যে অদক্ষতা, অব্যবস্থাপনা এবং দুর্নীতি আছে সেগুলো দূর করলে আমরা আগামী অর্থবছরের জন্য ৩ লাখ ২৫ হাজার কোটি টাকার যে রাজস্ব ধরেছি তা অর্জন সম্ভব হবে। এটা দ্বিগুণ করা সম্ভব। আমাদের ইনফরমাল সেক্টর আছে। সেটাকে যুক্ত করলে সেইফটিনেট আরও বেড়ে যায়। সুতরাং আমরা এবার সংশোধিত বাজেটে রাজস্ব আদায়ের যে টার্গেট দিচ্ছি তা এক টাকাও কমবে না।

এবারের বাজেট হবে সহজ। আমি খুব কম কথায়, সহজভাবে একটি বাজেট দেব। সেখানে কাউকে কোনোভাবেই আর বেশি কষ্ট দিয়ে কর আদায় করব না। তার পরও যদি কেউ বিপদে পড়েন, বাজেট যদি দিয়েও দিই তার পরও কেউ এসে অভিযোগ করলে তা পরিবর্তন হবে। বাজেটের পর একজন এসে অভিযোগ করতে পারবেন না যে, বাজেটের পর একটা জিনিসের দাম বেড়েছে বা এই জিনিসটা আপনাদের থেকে কেটে নিয়ে গেছে। যা পেয়েছেন তা আরও বেশি করে পাবেন। আমি চেষ্টা করেছি, বিভিন্ন জায়গায় আরও কিছু দেওয়ার।

আমি যে দায়িত্ব নিয়েছি তাতে দায়িত্বে থাকব তত দিন এটাকে একটা মার্কেট বেইজড জায়গা ধরে কাজ করব। এই যে আমাদের সমস্যাগুলো, সবই মিসম্যানেজেমেন্টের জন্য হচ্ছে। এখানে এনবিআর চেয়ারম্যান আছেন তিনিও এর ব্যাখ্যা দিতে পারবেন না যে, কেন এত কম রাজস্ব আহরণ হচ্ছে। কিন্তু উনি সেটা জানেন। এটা কোনোভাবেই ১৭/১৭ শতাংশের কম হওয়ার কথা নয়। কিন্তু আপনারা দেখেন একটা দেশে যখন এভাবে হাই রেট গ্রোথ হতে থাকে তখন কিছু কিছু জায়গায় ইনফ্লেশন বাড়ুবে। কিছু কিছু ক্ষেত্রে আয়বৈষম্য তৈরি হবে। এখানেও তাই হচ্ছে। তার পরও আমি বলব এখানে সেভাবে আয়বৈষম্য বাড়েনি। আমাদের কিছু স্টাডি আছে। সেগুলোয় অনেক ব্যাখ্যা আছে। আমাদের যেন আয়বৈষম্যটা আর না বাড়ে সেজন্য যে যত বড়ু, যতটা সক্ষম তত বেশি কর দেবেন। সে পদ্ধতিতে যেতে হবে।

বিদেশে যে মাল যায়, যে মাল আসে এগুলো কী আসে আর কী যায় তা আমরা সত্যিকারভাবে জানি না। এখানে কতটা ওভার ইনভয়েসিং হয় আর কতটা আন্ডার ইনভয়েসিং হয় তাও দেখার ব্যবস্থা নেই। এখন থেকে শতভাগ মালামাল স্ক্যানার মেশিনের ভিতর দিয়ে আসবে। নৌ, স্থল সব বন্দরে এটা কার্যকর হবে। আমরা এগুলো বন্ধ করতে পারলে অনেক দূর এগোতে পারব। সারা দেশে যত বন্দর আছে সবটাতেই স্ক্যানার বসানো হবে। এগুলো শতভাগ স্ক্যান করা হবে। আশা করি সব ফাঁকিঝুঁকি ঠিক হয়ে যাবে।

রাজস্ব বাড়াতে ১০ হাজার লোক নিয়োগ দেওয়া হবে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এতে সম্মতি দিয়েছেন, আমরা ১০ হাজার লোক আউটসোর্সিং করব। ভ্যাট আইন কার্যকরে তাদের দায়িত্ব দেব। মূল ব্যাপার হলো, রাজস্ব অর্জন করতে হবে। রাজস্ব আদায় না করতে পারলে মেগা প্রকল্প বাস্তবায়নের কাজ আটকে যাবে। আমাদের অনেক টাকা দরকার। এ দেশে যারা একবার ট্যাক্স দেয়, তারাই শুধু ট্যাক্স দেয়। তাদের চেয়ে শক্তিশালীরা ট্যাক্স দেয় না। এসব বন্ধ করতে প্রতি উপজেলায় আমরা ট্যাক্স অফিস করব। আমরা সবার কাছে যাব। আমার ভাগ্য খারাপ, সব সময় আমাকে মাইনাস দিয়ে শুরু করতে হয়। কিন্তু এ বছর আমরা যা বলছি সেটাই অর্জন হবে। অতীতেও তাই হয়েছে। আমি যেটা করতে চেয়েছি। সেটাই করতে পেরেছি। আমি আবারও বলি সবকিছুই সম্ভব। এক টাকাও কমবে না। আপনারা আমার কাছে সব গুনে নেবেন।

তবে আমার বুঝতে একটু সময় লাগবে। আমি কোনো সমস্যায় পড়ুলে আপনাদের কাছে চলে যাব। আমি আবারও বলি আমরা যেখানে ১৮টি দেশকে ১০ বছরের মধ্যে পেছনে ফেলে ৫৮ থেকে ৪১ নম্বরে চলে এসেছি। আমাদের যে অপ্রদর্শিত আয় তার অর্ধেক তো সিস্টেমলস। আপনি তো প্রমাণ করতে পারবেন না। সিস্টেমের কারণে আমরা সেখানে আটকে আছি। আমরা যদি ওইটাকে প্রমাণ করতে পারি তাহলে অনায়াসে বলতে পারব এ খাত থেকে এটা অর্জন করেছেন। তারপর বলতে পারি এখানে বিনিয়োগ করুন। কিন্তু আমরা তো বলতে পারি না। এটা কোনোভাবেই হাওয়া করতে পারি না। এতে সবাই আমাকে গালাগাল দেবে।

ঢাকা শহরে অনেক ফ্ল্যাট আছে। কিন্তু এগুলোর রেজিস্ট্রেশন হয় না। রেজিস্ট্রেশন ফি, স্ট্যাম্প ডিউটি এত বেশি যে, কেউ রেজিস্ট্রেশন করবে না। আমরা এগুলোয় যদি একটু সহনশীল হই তাহলে অনেক লাভ হবে। রিকন্ডিশন্ড গাড়ি আমদানিতে ৮২০ শতাংশ ট্যাক্স। এটা কেন? এত তো ঠিক নয়। আমরা গাড়ির নম্বর প্লেট অকশনে তুলব। এটা থেকে কিছু টাকা আসবে। এটা হংকং, সিঙ্গাপুর, মালয়েশিয়ায় করে। আমরা যদি বিভিন্ন জায়গায় ১০০ শতাংশ ট্যাক্স ধরি তাহলে কে দেবে? আমরা ট্যাক্স রেট সহনীয় পর্যায়ে রাখব। আমরা ভ্যাট আইন বাস্তবায়ন করব। আমি জানতে চাইলাম এত বেশি কেন? এনবিআর বলে দেশে গাড়ি অনেক বেড়ে গেছে। সেটা তো ভালো। বিদেশিরা এলে অন্তত বলবে এ দেশে সুন্দর সুন্দর গাড়ি আছে। আমাদের এই যে জায়গাগুলো আমরা চাই রাজস্ব বাড়ুক। কিন্তু আপনি যদি ১০০ শতাংশ ট্যাক্স ধরে রাখেন তাহলে হবে না।

আমরা এজন্য সহনীয় কর রেট রাখব। আর ভ্যাট আইনটা বাস্তবায়ন হতে যাচ্ছে। এটা ভালো এখানে বহুস্তর ভ্যাটব্যবস্থা রাখা হয়েছে। শুরু হোক। এর পরও যদি কেউ বলে আমার এখন বেশি কর দিতে হচ্ছে। আগে এত দিতাম। তাহলে সেটা আমরা কারেকশন করে দেব। আপনারা ভয় পাবেন না। বিশ্বাসের জায়গাটা ঠিক করুন। সফল আমরা হবই। সামনে বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী আর স্বাধীনতার ৫০ বছর একই সময়ে হতে যাচ্ছে। এটা একটা মাহেন্দ্রক্ষণ।

২৫ মে বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় কালের কণ্ঠ আয়োজিত ‘কেমন বাজেট চাই’ অনুষ্ঠানে অর্থমন্ত্রীর প্রদত্ত বক্তৃতার সংক্ষেপিত রূপ। অনুলিখন : মানিক মুনতাসির।

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
শীতের দিনেও ব্যায়াম, যা খেয়াল রাখা জরুরি
শীতের দিনেও ব্যায়াম, যা খেয়াল রাখা জরুরি

এই মাত্র | জীবন ধারা

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১৫ সেকেন্ড আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগের হাতে গণতন্ত্র কোনোদিন নিরাপদ ছিল না: ড. মঈন খান
আওয়ামী লীগের হাতে গণতন্ত্র কোনোদিন নিরাপদ ছিল না: ড. মঈন খান

৪৫ সেকেন্ড আগে | রাজনীতি

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে এনসিপি নেতাদের সাক্ষাৎ
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে এনসিপি নেতাদের সাক্ষাৎ

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

জলবায়ু সম্মেলনে শীথিল হলো জীবাশ্ম জ্বালানি শর্ত
জলবায়ু সম্মেলনে শীথিল হলো জীবাশ্ম জ্বালানি শর্ত

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিইসির সঙ্গে বৈঠকে কমনওয়েলথ মহাসচিব
সিইসির সঙ্গে বৈঠকে কমনওয়েলথ মহাসচিব

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার
হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মুখে বলিরেখা সমস্যার প্রাকৃতিক সমাধান
মুখে বলিরেখা সমস্যার প্রাকৃতিক সমাধান

১৩ মিনিট আগে | জীবন ধারা

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

২৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কুমিল্লায় তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে দোয়া মাহফিল
কুমিল্লায় তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে দোয়া মাহফিল

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটিই থামিয়েছি: ট্রাম্প
শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটিই থামিয়েছি: ট্রাম্প

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

৪০ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ভিয়েতনামে বৃষ্টি ও ভূমিধসে ৯০ মৃত্যু, নিখোঁজ ১২
ভিয়েতনামে বৃষ্টি ও ভূমিধসে ৯০ মৃত্যু, নিখোঁজ ১২

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আলোকিত মানুষ একটি সমাজকে এগিয়ে নিতে পারেন’
‘আলোকিত মানুষ একটি সমাজকে এগিয়ে নিতে পারেন’

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

৫৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

নির্বাচনী হলফনামায় বিদেশি সম্পদের বিবরণীও বাধ্যতামূলক: দুদক চেয়ারম্যান
নির্বাচনী হলফনামায় বিদেশি সম্পদের বিবরণীও বাধ্যতামূলক: দুদক চেয়ারম্যান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতীয় খাসিয়াদের গুলিতে প্রাণ গেল সিলেটের যুবকের
ভারতীয় খাসিয়াদের গুলিতে প্রাণ গেল সিলেটের যুবকের

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে জেনেভায় বসছে যুক্তরাষ্ট্রের শান্তি বৈঠক
ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে জেনেভায় বসছে যুক্তরাষ্ট্রের শান্তি বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

টেস্টে নতুন উচ্চতায় তাইজুল
টেস্টে নতুন উচ্চতায় তাইজুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মার্কিন সতর্কবার্তার পর ভেনেজুয়েলায় ফ্লাইট বাতিল ৬টি বিমান সংস্থার
মার্কিন সতর্কবার্তার পর ভেনেজুয়েলায় ফ্লাইট বাতিল ৬টি বিমান সংস্থার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রস্তাব নিয়ে জেলেনস্কির ওপর ট্রাম্পের চাপ, কী বলছে মিত্ররা?
প্রস্তাব নিয়ে জেলেনস্কির ওপর ট্রাম্পের চাপ, কী বলছে মিত্ররা?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিন যখন লজ্জিত হয়
মুমিন যখন লজ্জিত হয়

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নতুন চমক নিয়ে ফিরছেন মিম
নতুন চমক নিয়ে ফিরছেন মিম

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকা উত্তরে প্রথম কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের যাত্রা শুরু
ঢাকা উত্তরে প্রথম কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের যাত্রা শুরু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সার উৎপাদনে ব্যবহৃত গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা আজ
সার উৎপাদনে ব্যবহৃত গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা আজ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সুদানে অপুষ্টিতে এক মাসে ২৩ শিশুর মৃত্যু
সুদানে অপুষ্টিতে এক মাসে ২৩ শিশুর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভেনেজুয়েলার আকাশসীমা ঝুঁকি ঘোষণা করলো যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলার আকাশসীমা ঝুঁকি ঘোষণা করলো যুক্তরাষ্ট্র

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা