শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০১ জুন, ২০১৯ আপডেট:

বঙ্গবন্ধুর বোনা বীজেই আমি পথ চলছি

বাজেট ঘোষণার পর কোনো জিনিসের দাম এক টাকাও বাড়ুবে না আ হ ম মুস্তফা কামাল
প্রিন্ট ভার্সন
বঙ্গবন্ধুর বোনা বীজেই আমি পথ চলছি

বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে কাজ করার মতো সৌভাগ্য আমার হয়নি। কিন্তু আমি বঙ্গবন্ধুকে দেখেছি চারবার। ছোটবেলায় তিনি আমার ভিতরে যে বীজ বপন করেছিলেন, আমি তা নিয়েই পথ চলছি। আমি যেখান থেকে শুরু করেছিলাম তা তো আপনারা সবাই জানেন। সেখানে কিছুই ছিল না। সেখান থেকে আমি যেহেতু এখানে আপনাদের সামনে আসতে পেরেছি, আমি বিশ্বাস করি বাকি পথটুকুন্ডও আমি যেতে পারব। আপনারা আমায় বিশ্বাস করুন। ভয়ের কোনো কারণ নেই। আমাদের অর্থনীতি যদি এতই খারাপ হবে তাহলে গত পাঁচ বছরে মাথাপিছু আয়ের ক্ষেত্রে জিডিপি প্রবৃদ্ধির পাঁচ দেশের মধ্যে কী করে বাংলাদেশ সবার ওপরে থাকে? বিশ্বব্যাংক, ব্লুমবার্গের গবেষণায় দেখা গেছে, ২০২৪ সাল পর্যন্ত বিশ্ব অর্থনীতিতে যে প্রবৃদ্ধি হবে তার ২ দশমিক ৯ শতাংশে যেসব দেশ অবদান রাখবে সেই ২০টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশও আছে। এই আনন্দের আতিশয্য ভোলার আগেই আরেকটা সুসংবাদ এলো। তা হলো, ২০৩০ সালে বাংলাদেশের মানুষের মাথাপিছু আয় ভারতের মাথাপিছু আয়ের চেয়ে ৩০০ ডলার বেশি হবে। তাহলে এগুলো কীভাবে সম্ভব হলো! তবে হ্যাঁ, এখন আমাদের দরকার একদিকে সুশাসন, আরেকদিকে দরকার উন্নয়ন।

আমরা যখন ২০০৯ সালে যাত্রা করি তখন রেভিনিউ জেনারেশন ছিল মাত্র ৫৮ হাজার কোটি টাকা। আজ তা ২ লাখ ৬৪ হাজার কোটি টাকা। আর এ বছর আমরা যা টার্গেট করেছি তা হবে আরও বেশি। তাহলে কিছুই যে হচ্ছে না তা তো ঠিক নয়।

আপনারা বলছেন ঋণখেলাপি কেন হলো? সেটা তো এক দিনে হয়নি। ব্যাংকিং খাতে যে দুরবস্থা, ঋণখেলাপি-এ গুলো কেন হলো? ঋণখেলাপি আজকের সৃষ্টি নয়। ব্যাংকিং খাতের জন্মলগ্ন থেকে ঋণখেলাপি হয়ে আসছে। একবার তো ব্যালান্স শিট ক্লিনের চেষ্টা করা দরকার। একের পর এক ঋণ চাপিয়ে দেওয়া হয়েছে। ঋণের সুদ ১০ শতাংশ হলে হিসাব করা হয়েছে ১৬ শতাংশ করে। এগুলো যতটা পারা যায় বাড়িয়ে ধরা হয়েছে। চক্রবৃদ্ধি হারে সুদ ধরা হয়েছে। চক্রবৃদ্ধি হারে সুদ ধরা হলে কোনো ব্যবসায়ী সুদ দেবে না। ১২, ১৪, ১৬ শতাংশ সুদ থাকলে কোনো ইন্ডাস্ট্রি চলতে পারে না। এটা ১০ শতাংশ হলেও বেশি। ৭, ৮ হলে ঠিক আছে। পৃথিবীর কোনো দেশ এত সুদ নেয়? আশিয়ান দেশগুলো দেখেন কোথায় আছে। এত বেশি ইন্টারেস্ট রেট! নেই, কোথাও নেই। ব্যবসায়ীরা আটকা পড়ুলে তাদের জন্য কোনো এক্সিট ক্লজ রাখা হয়নি। যে আইন করা হয়েছিল তাতে কেউ কখনো হাত দেয়নি। আর যখন করা হয়েছিল তখন ঋণখেলাপি নামে বোধহয় কোনো নিয়মই ছিল না। আমরা চেষ্টা করছি আমাদের সামর্থ্য অনুযায়ী কাজ করার জন্য। অর্থনীতিবিদরা যে পরামর্শ দিয়েছেন আমরা সেইমতো ব্যবস্থা নেওয়ার চেষ্টা করব। আমরা এ পরামর্শগুলো অবশ্যই গ্রুহণ করব। আর কত দিন শুধু একটি খাতের ওপর নির্ভরশীল হব? খাত তো বের করতে হবে নতুন নতুন। ব্যবসা-বিনিয়োগ বাড়াতে হলে এখানে কিছু একটা করতে হবে। আমরা সেটাই করার চেষ্টা করছি।

ট্যাক্স ও ব্যাংকিং খাতের জন্য পৃথক দুুটি কমিশন গঠন করা হবে। কমিশন গঠনের যে দুটি প্রস্তাব এসেছে সেগুলো আমরা করব। একটি নয়, দুটি কমিশন গঠন করা হবে। ফিন্যানশিয়াল সাইড দেখার জন্য একটি কমিশন আর রাজস্ব সাইড দেখার জন্য আরেকটি কমিশন গঠন করা হবে। এ ব্যাপারে আমরা অবশ্যই বিশেষজ্ঞদের সাহায্য-সহযোগিতা চাইব।

এই ধরুন পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের কথা। এটাকে আগে কেউ চিনত না। আমি আগে পরিকল্পনামন্ত্রী ছিলাম। তখন আমাকে একবার আমার এলাকায় দাওয়াত দিয়ে নিয়ে যাওয়া হলো। সবাই প্রধানমন্ত্রীকে ধন্যবাদ, কৃতজ্ঞতা জানিয়ে বললেন তিনি আমাদের একজন মন্ত্রী দিয়েছেন, একজন পরিবার পরিকল্পনা মন্ত্রী দিয়েছেন। এ ছিল পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের পরিচয়। আর এখন তাকে আমি কোথায় নিয়ে গেছি। সেটা আপনারা জানেন।

আমি স্বীকার করি, আমাদের রেভিনিউ টু জিডিপি বিশ্বের সবচেয়ে কম। আমাদের যে অদক্ষতা, অব্যবস্থাপনা এবং দুর্নীতি আছে সেগুলো দূর করলে আমরা আগামী অর্থবছরের জন্য ৩ লাখ ২৫ হাজার কোটি টাকার যে রাজস্ব ধরেছি তা অর্জন সম্ভব হবে। এটা দ্বিগুণ করা সম্ভব। আমাদের ইনফরমাল সেক্টর আছে। সেটাকে যুক্ত করলে সেইফটিনেট আরও বেড়ে যায়। সুতরাং আমরা এবার সংশোধিত বাজেটে রাজস্ব আদায়ের যে টার্গেট দিচ্ছি তা এক টাকাও কমবে না।

এবারের বাজেট হবে সহজ। আমি খুব কম কথায়, সহজভাবে একটি বাজেট দেব। সেখানে কাউকে কোনোভাবেই আর বেশি কষ্ট দিয়ে কর আদায় করব না। তার পরও যদি কেউ বিপদে পড়েন, বাজেট যদি দিয়েও দিই তার পরও কেউ এসে অভিযোগ করলে তা পরিবর্তন হবে। বাজেটের পর একজন এসে অভিযোগ করতে পারবেন না যে, বাজেটের পর একটা জিনিসের দাম বেড়েছে বা এই জিনিসটা আপনাদের থেকে কেটে নিয়ে গেছে। যা পেয়েছেন তা আরও বেশি করে পাবেন। আমি চেষ্টা করেছি, বিভিন্ন জায়গায় আরও কিছু দেওয়ার।

আমি যে দায়িত্ব নিয়েছি তাতে দায়িত্বে থাকব তত দিন এটাকে একটা মার্কেট বেইজড জায়গা ধরে কাজ করব। এই যে আমাদের সমস্যাগুলো, সবই মিসম্যানেজেমেন্টের জন্য হচ্ছে। এখানে এনবিআর চেয়ারম্যান আছেন তিনিও এর ব্যাখ্যা দিতে পারবেন না যে, কেন এত কম রাজস্ব আহরণ হচ্ছে। কিন্তু উনি সেটা জানেন। এটা কোনোভাবেই ১৭/১৭ শতাংশের কম হওয়ার কথা নয়। কিন্তু আপনারা দেখেন একটা দেশে যখন এভাবে হাই রেট গ্রোথ হতে থাকে তখন কিছু কিছু জায়গায় ইনফ্লেশন বাড়ুবে। কিছু কিছু ক্ষেত্রে আয়বৈষম্য তৈরি হবে। এখানেও তাই হচ্ছে। তার পরও আমি বলব এখানে সেভাবে আয়বৈষম্য বাড়েনি। আমাদের কিছু স্টাডি আছে। সেগুলোয় অনেক ব্যাখ্যা আছে। আমাদের যেন আয়বৈষম্যটা আর না বাড়ে সেজন্য যে যত বড়ু, যতটা সক্ষম তত বেশি কর দেবেন। সে পদ্ধতিতে যেতে হবে।

বিদেশে যে মাল যায়, যে মাল আসে এগুলো কী আসে আর কী যায় তা আমরা সত্যিকারভাবে জানি না। এখানে কতটা ওভার ইনভয়েসিং হয় আর কতটা আন্ডার ইনভয়েসিং হয় তাও দেখার ব্যবস্থা নেই। এখন থেকে শতভাগ মালামাল স্ক্যানার মেশিনের ভিতর দিয়ে আসবে। নৌ, স্থল সব বন্দরে এটা কার্যকর হবে। আমরা এগুলো বন্ধ করতে পারলে অনেক দূর এগোতে পারব। সারা দেশে যত বন্দর আছে সবটাতেই স্ক্যানার বসানো হবে। এগুলো শতভাগ স্ক্যান করা হবে। আশা করি সব ফাঁকিঝুঁকি ঠিক হয়ে যাবে।

রাজস্ব বাড়াতে ১০ হাজার লোক নিয়োগ দেওয়া হবে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এতে সম্মতি দিয়েছেন, আমরা ১০ হাজার লোক আউটসোর্সিং করব। ভ্যাট আইন কার্যকরে তাদের দায়িত্ব দেব। মূল ব্যাপার হলো, রাজস্ব অর্জন করতে হবে। রাজস্ব আদায় না করতে পারলে মেগা প্রকল্প বাস্তবায়নের কাজ আটকে যাবে। আমাদের অনেক টাকা দরকার। এ দেশে যারা একবার ট্যাক্স দেয়, তারাই শুধু ট্যাক্স দেয়। তাদের চেয়ে শক্তিশালীরা ট্যাক্স দেয় না। এসব বন্ধ করতে প্রতি উপজেলায় আমরা ট্যাক্স অফিস করব। আমরা সবার কাছে যাব। আমার ভাগ্য খারাপ, সব সময় আমাকে মাইনাস দিয়ে শুরু করতে হয়। কিন্তু এ বছর আমরা যা বলছি সেটাই অর্জন হবে। অতীতেও তাই হয়েছে। আমি যেটা করতে চেয়েছি। সেটাই করতে পেরেছি। আমি আবারও বলি সবকিছুই সম্ভব। এক টাকাও কমবে না। আপনারা আমার কাছে সব গুনে নেবেন।

তবে আমার বুঝতে একটু সময় লাগবে। আমি কোনো সমস্যায় পড়ুলে আপনাদের কাছে চলে যাব। আমি আবারও বলি আমরা যেখানে ১৮টি দেশকে ১০ বছরের মধ্যে পেছনে ফেলে ৫৮ থেকে ৪১ নম্বরে চলে এসেছি। আমাদের যে অপ্রদর্শিত আয় তার অর্ধেক তো সিস্টেমলস। আপনি তো প্রমাণ করতে পারবেন না। সিস্টেমের কারণে আমরা সেখানে আটকে আছি। আমরা যদি ওইটাকে প্রমাণ করতে পারি তাহলে অনায়াসে বলতে পারব এ খাত থেকে এটা অর্জন করেছেন। তারপর বলতে পারি এখানে বিনিয়োগ করুন। কিন্তু আমরা তো বলতে পারি না। এটা কোনোভাবেই হাওয়া করতে পারি না। এতে সবাই আমাকে গালাগাল দেবে।

ঢাকা শহরে অনেক ফ্ল্যাট আছে। কিন্তু এগুলোর রেজিস্ট্রেশন হয় না। রেজিস্ট্রেশন ফি, স্ট্যাম্প ডিউটি এত বেশি যে, কেউ রেজিস্ট্রেশন করবে না। আমরা এগুলোয় যদি একটু সহনশীল হই তাহলে অনেক লাভ হবে। রিকন্ডিশন্ড গাড়ি আমদানিতে ৮২০ শতাংশ ট্যাক্স। এটা কেন? এত তো ঠিক নয়। আমরা গাড়ির নম্বর প্লেট অকশনে তুলব। এটা থেকে কিছু টাকা আসবে। এটা হংকং, সিঙ্গাপুর, মালয়েশিয়ায় করে। আমরা যদি বিভিন্ন জায়গায় ১০০ শতাংশ ট্যাক্স ধরি তাহলে কে দেবে? আমরা ট্যাক্স রেট সহনীয় পর্যায়ে রাখব। আমরা ভ্যাট আইন বাস্তবায়ন করব। আমি জানতে চাইলাম এত বেশি কেন? এনবিআর বলে দেশে গাড়ি অনেক বেড়ে গেছে। সেটা তো ভালো। বিদেশিরা এলে অন্তত বলবে এ দেশে সুন্দর সুন্দর গাড়ি আছে। আমাদের এই যে জায়গাগুলো আমরা চাই রাজস্ব বাড়ুক। কিন্তু আপনি যদি ১০০ শতাংশ ট্যাক্স ধরে রাখেন তাহলে হবে না।

আমরা এজন্য সহনীয় কর রেট রাখব। আর ভ্যাট আইনটা বাস্তবায়ন হতে যাচ্ছে। এটা ভালো এখানে বহুস্তর ভ্যাটব্যবস্থা রাখা হয়েছে। শুরু হোক। এর পরও যদি কেউ বলে আমার এখন বেশি কর দিতে হচ্ছে। আগে এত দিতাম। তাহলে সেটা আমরা কারেকশন করে দেব। আপনারা ভয় পাবেন না। বিশ্বাসের জায়গাটা ঠিক করুন। সফল আমরা হবই। সামনে বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী আর স্বাধীনতার ৫০ বছর একই সময়ে হতে যাচ্ছে। এটা একটা মাহেন্দ্রক্ষণ।

২৫ মে বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় কালের কণ্ঠ আয়োজিত ‘কেমন বাজেট চাই’ অনুষ্ঠানে অর্থমন্ত্রীর প্রদত্ত বক্তৃতার সংক্ষেপিত রূপ। অনুলিখন : মানিক মুনতাসির।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
সর্বশেষ খবর
ধনী দেশগুলো ব্যর্থ প্যারিস চুক্তি বাস্তবায়নে: মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা
ধনী দেশগুলো ব্যর্থ প্যারিস চুক্তি বাস্তবায়নে: মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

রেলওয়ের সাবেক ডিজিসহ ৬ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
রেলওয়ের সাবেক ডিজিসহ ৬ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

১ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৫০৩ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৫০৩ মামলা

২ মিনিট আগে | নগর জীবন

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে এইচএসসিতে পুনর্নিরীক্ষণে ফেল থেকে পাস ৩৯৩ শিক্ষার্থী
চট্টগ্রামে এইচএসসিতে পুনর্নিরীক্ষণে ফেল থেকে পাস ৩৯৩ শিক্ষার্থী

৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

হায়দ্রাবাদে আতশবাজি কারখানায় বিস্ফোরণে নিহত বেড়ে ৭
হায়দ্রাবাদে আতশবাজি কারখানায় বিস্ফোরণে নিহত বেড়ে ৭

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘরের মাঠে প্রথমবার ব্যর্থ জয়সওয়াল, দুই ইনিংস মিলিয়ে সর্বনিম্ন রান
ঘরের মাঠে প্রথমবার ব্যর্থ জয়সওয়াল, দুই ইনিংস মিলিয়ে সর্বনিম্ন রান

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

চাঁপাইনবাবগঞ্জে পাওয়ার টিলার উল্টে শ্রমিক নিহত
চাঁপাইনবাবগঞ্জে পাওয়ার টিলার উল্টে শ্রমিক নিহত

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি মুজিবুল হকের আয়কর নথি জব্দের নির্দেশ
সাবেক এমপি মুজিবুল হকের আয়কর নথি জব্দের নির্দেশ

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

মওলানা ভাসানী সবসময় আমাদের প্রেরণার উৎস হয়ে থাকবেন: তারেক রহমান
মওলানা ভাসানী সবসময় আমাদের প্রেরণার উৎস হয়ে থাকবেন: তারেক রহমান

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ঝড়ের তাণ্ডবে পর্তুগালে ৩ মৃত্যু, ইংল্যান্ডে বন্যা
ঝড়ের তাণ্ডবে পর্তুগালে ৩ মৃত্যু, ইংল্যান্ডে বন্যা

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘জয় বাংলা’ স্লোগান দিয়ে কুষ্টিয়ায় ট্রাকে আগুন
‘জয় বাংলা’ স্লোগান দিয়ে কুষ্টিয়ায় ট্রাকে আগুন

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ বিমান বাহিনী প্রধানের সংযুক্ত আরব আমিরাত গমন
বাংলাদেশ বিমান বাহিনী প্রধানের সংযুক্ত আরব আমিরাত গমন

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ডেঙ্গু প্রতিরোধে বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ ও গণসংযোগ কর্মসূচি
ডেঙ্গু প্রতিরোধে বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ ও গণসংযোগ কর্মসূচি

৩৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বিএনপি এখনো ইউনূস সরকারের প্রতি আস্থাশীল : রিজভী
বিএনপি এখনো ইউনূস সরকারের প্রতি আস্থাশীল : রিজভী

৪১ মিনিট আগে | রাজনীতি

‘নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণে নারীদের অংশীদারিত্ব’ শীর্ষক গোলটেবিল অনুষ্ঠিত
‘নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণে নারীদের অংশীদারিত্ব’ শীর্ষক গোলটেবিল অনুষ্ঠিত

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে খুন হন কানকাটা কাদিরা, প্রবাসীসহ গ্রেপ্তার ৩
আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে খুন হন কানকাটা কাদিরা, প্রবাসীসহ গ্রেপ্তার ৩

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শাহরিয়ার আলমের আয়কর নথি জব্দের আদেশ
শাহরিয়ার আলমের আয়কর নথি জব্দের আদেশ

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

পাইলট হওয়ার স্বপ্ন পূরণে পাশে ইউএস-বাংলা
পাইলট হওয়ার স্বপ্ন পূরণে পাশে ইউএস-বাংলা

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১২
রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারুণ্যনির্ভর নতুন বাংলাদেশ গঠনে ঠাকুরগাঁওয়ে আলোচনা সভা
তারুণ্যনির্ভর নতুন বাংলাদেশ গঠনে ঠাকুরগাঁওয়ে আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গভীররাতে কাশিয়ানীতে গাছ ফেলে মহাসড়ক অবরোধ
গভীররাতে কাশিয়ানীতে গাছ ফেলে মহাসড়ক অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আটক ১৫ বাংলাদেশিকে বিজিবির কাছে হস্তান্তর করেছে বিএসএফ
আটক ১৫ বাংলাদেশিকে বিজিবির কাছে হস্তান্তর করেছে বিএসএফ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজশাহীতে এইচএসসির পুনর্নিরীক্ষণে ফেল থেকে পাস ৫৩ শিক্ষার্থী
রাজশাহীতে এইচএসসির পুনর্নিরীক্ষণে ফেল থেকে পাস ৫৩ শিক্ষার্থী

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে শিক্ষা বোর্ড : খাতা চ্যালেঞ্জে ফেল থেকে পাস ৩৯৩ শিক্ষার্থী
চট্টগ্রামে শিক্ষা বোর্ড : খাতা চ্যালেঞ্জে ফেল থেকে পাস ৩৯৩ শিক্ষার্থী

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুক্তরাজ্যে শরণার্থীরা স্থায়ী নাগরিকত্ব পাবেন ২০ বছর পর
যুক্তরাজ্যে শরণার্থীরা স্থায়ী নাগরিকত্ব পাবেন ২০ বছর পর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বোলিং গতি নিয়ে সমালোচনা, যা বললেন শাহিন আফ্রিদি
বোলিং গতি নিয়ে সমালোচনা, যা বললেন শাহিন আফ্রিদি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ
যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে
আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে

১৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’
‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’

১৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও
সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তফসিলের আগে লটারির মাধ্যমে মাঠ প্রশাসনকে আবারও ঢেলে সাজাবে সরকার
তফসিলের আগে লটারির মাধ্যমে মাঠ প্রশাসনকে আবারও ঢেলে সাজাবে সরকার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামিন পেলেন হিরো আলম
জামিন পেলেন হিরো আলম

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তেহরানে আতঙ্কে বাসিন্দারা, বৃষ্টির জন্য বিশেষ প্রার্থনা
তেহরানে আতঙ্কে বাসিন্দারা, বৃষ্টির জন্য বিশেষ প্রার্থনা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই শিরোপার নায়ক রাসেলকেই বাদ দিল কেকেআর!
দুই শিরোপার নায়ক রাসেলকেই বাদ দিল কেকেআর!

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে গাজীপুরে চলন্ত বাসে আগুন!
যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে গাজীপুরে চলন্ত বাসে আগুন!

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমেরিকা থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে এমভি উইকোটাটি
আমেরিকা থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে এমভি উইকোটাটি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি
নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি

শোবিজ

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

উর্বশীর জীবন পরিবর্তন
উর্বশীর জীবন পরিবর্তন

শোবিজ

মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার
মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার

মাঠে ময়দানে

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের
দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের

মাঠে ময়দানে

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া
ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া

মাঠে ময়দানে

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা