শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৪ জুলাই, ২০১৯

ন্যায়বিচার নিশ্চিত হোক রিফাত হত্যা মামলায়

এ কে এম শহীদুল হক
প্রিন্ট ভার্সন
ন্যায়বিচার নিশ্চিত হোক রিফাত হত্যা মামলায়

বরগুনার রিফাত শরীফ হত্যার ভিডিওচিত্র দেখে হৃদয় কাঁপেনি এমন কোনো ব্যক্তি নেই। ২৬ জুন সকাল সাড়ে ১০টার দিকে প্রকাশ্য দিবালোকে কলেজের সামনের ব্যস্ত সড়কে এই নির্মম ও রোমহর্ষক ঘটনা ঘটে। রিফাতের স্ত্রী আয়েশা সিদ্দিকা মিন্নিকে স্বামীকে বাঁচানোর জন্য পাগলের মতো হত্যাকারীদের নিবৃত্ত করতে আমরা দেখেছি। তিনি অসহায়ের মতো চিৎকার করছিলেন এবং স্বামীকে বাঁচানোর জন্য কাকুতি করেছিলেন। তার এ প্রচেষ্টার মধ্যে কোনো কৃত্রিমতা বা অভিনয় ছিল, তেমন কোনো কিছু দর্শকের মনে হয়নি। ঘটনার ২০ দিন পর অর্থাৎ ১৬ জুলাই পুলিশ মিন্নিকে দীর্ঘক্ষণ জিজ্ঞাসাবাদ শেষে গ্রেফতার করে। পুলিশের দাবি, মিন্নি হত্যা পরিকল্পনার সঙ্গে জড়িত ছিলেন এবং তিনি পুলিশের কাছে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন।

মিন্নিকে আদালতে হাজির করে পুলিশ রিমান্ড প্রার্থনা করলে আদালত পাঁচ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করে। সবচেয়ে আশ্চর্য ও দুঃখজনক বিষয় হলো, আদালতে মিন্নির পক্ষে কোনো আইনজীবী দাঁড়াননি। আদালতে উপস্থিত আইনজীবীদের কেউ মিন্নির পক্ষে বক্তব্য দেবেন কিনা জানতে চেয়েও বিচারক কোনো আইনজীবীর সাড়া পাননি। মিন্নি আদালতে নিজ আরজিতে স্বামী হত্যার বিচার চেয়েছিলেন। মিন্নির পক্ষে আইনজীবী থা -কবে না এটা স্বাভাবিকভাবে সমর্থন করা যায় না। অপরাধীর আত্মপক্ষ সমর্থনে আইনি সহায়তা পাওয়া তার সাংবিধানিক অধিকার। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলার আসামিদের পক্ষে আইনজীবী ছিল। যুদ্ধাপরাধ মামলার আসামিদের পক্ষে আইনজীবী ছিল। ২১ আগস্ট হত্যাকান্ডের আসামিদের পক্ষে আইনজীবী ছিল। দুর্ধর্ষ সন্ত্রাসী ও জঙ্গি যারা মামলার আসামি ছিল তাদের সবার পক্ষেই আইনজীবী ছিল। মিন্নি তো কোনো দুর্ধর্ষ সন্ত্রাসী বা জঙ্গি নয়। সে সাধারণ পরিবারের একজন সাধারণ নারী। তার পক্ষে কেন আইনজীবী থাকবে না। কোনো কোনো সংবাদ প্রতিবেদনে জানা যায়, একটি মহল কর্তৃক আইনজীবীদের সতর্ক করা হয়েছিল যাতে কেউ মিন্নির পক্ষে অবস্থান না নেয়। এটা সত্য হলে অভিযোগটি গুরুতর। একজন নাগরিকের আইনের সহায়তা নেওয়ার সাংবিধানিক অধিকার থেকে বঞ্চিত করার শামিল।

রিফাত হত্যার অভিযুক্ত আসামিরা সন্ত্রাসী প্রকৃতির ও তারা মাদক ব্যবসাসহ নানাবিধ অপরাধে জড়িত ছিল বলে স্থানীয় জনগণের কেউ কেউ বিভিন্ন মিডিয়ায় অভিযোগ করেছেন। নয়ন বন্ড ও রিফাত ফরাজীর নেতৃত্বে ‘০০৭ বন্ড’ নামে কিশোর অপরাধ চক্র গড়ে উঠেছিল। এদের মধ্যে কেউ কেউ প্রভাবশালী ব্যক্তি, জনপ্রতিনিধি বা রাজনৈতিক নেতৃত্বের ছত্রচ্ছায়ায় ছিল। কেউ কেউ তাদের আত্মীয়ও বটে। প্রভাবশালী মহলের ছত্রচ্ছায়ায় থাকায় প্রশাসন ও পুলিশ তাদের অনেকের অপকর্মের বিরুদ্ধে নিষ্ক্রিয় ছিল বলে অভিযোগও আছে। কিন্তু নয়ন বন্ডকে পুলিশ একাধিকবার গ্রেফতার করেছে। তার বিরুদ্ধে ৫-৭টি মামলাও আছে। অন্যদের বিরুদ্ধে তেমন কোনো ক্রিমিনাল রেকর্ড নেই। কিন্তু তারা বেপরোয়া প্রকৃতির ছিল। তাদের এলাকার শান্তিপ্রিয় লোকেরা ভয় পেত।

হত্যাকান্ডের অভিযুক্ত আসামিরা যেসব প্রভাবশালী মহলের প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ ছত্রচ্ছায়ায় থেকে অপরাধ জগতে সক্রিয় ছিল সেসব প্রভাবশালী মহল রিফাত শরীফের নৃশংস ও মর্মান্তিক হত্যাকান্ডে জড়িত আসামিদের বিপক্ষে গিয়ে হত্যাকান্ডের বিচার দাবিতে সোচ্চার ছিল না। অভিযোগ আছে একজন সাবেক সংসদ সদস্যের পুত্রের ছত্রচ্ছায়ায় নয়ন বন্ড বেপরোয়া হয়ে ওঠে। রিফাত হত্যার পর তিনি মিন্নির চরিত্রহননের চেষ্টায় লিপ্ত ছিলেন। হত্যাকারীদের বিচার চাওয়ার পরিবর্তে তিনি মিন্নিকে গ্রেফতার করার জন্য মানববন্ধন করেন। এতে সচেতন মহলের ধারণা সৃষ্টি না হওয়ার কারণ নেই যে, একটি শক্তিশালী মহল খুনিদের পক্ষে নেপথ্য ও কৌশলে অবস্থান নিচ্ছে এবং পুলিশকে প্রভাবিত করার অপচেষ্টা চালাচ্ছে।

মিন্নি একজন সাধারণ পরিবারের মেয়ে। সে কোনো প্রভাবশালী মহলের আশীর্বাদে নেই। তার বিরুদ্ধে তদন্তে সাক্ষ্য-প্রমাণ পেলে পুলিশ এমনিতেই আইনগত ব্যবস্থা নেবে। এজন্য মানববন্ধন ও সামাজিক মিডিয়ায় চরিত্রহননের প্রয়োজন আছে কী?

পুলিশ সুপার সংবাদ সম্মেলন করে বলেছেন, মিন্নি হত্যাকান্ডের পরিকল্পনার সঙ্গে তার স¤পৃক্ততার কথা স্বীকার করেছেন। কী অবস্থার কতটুকু সম্পৃক্ততার কথা স্বীকার করেছেন তা পুলিশই বলতে পারবে। তিনি আরও বলেছেন, আসামিদের সঙ্গে মিন্নির কথোপকথনের প্রমাণ আছে। হয়তো এসব তথ্য ঠিক। কিন্তু প্রমাণের ঊর্ধ্বে নয়। মিন্নির বক্তব্য ও অন্য আসামিদের স্বীকারোক্তি, কথোপকথনের সবকিছুরই তদন্তের মাধ্যমে সত্যতা প্রমাণ করতে হবে। আসামিরা আদালতে যে স্বীকারোক্তি দিয়েছে তার সত্যতা প্রমাণ করতে হবে। অতীতে এমন অনেক ঘটনায় দেখা গেছে আসামিরা আদালতে স্বীকারোক্তি দেওয়ার সময় তাদের প্রতিপক্ষ বা বাদী/সাক্ষীদের কাউকে জড়িত করে নিজেরা ফায়দা নিয়ে বিপক্ষকে ফাঁসাতে চায়। তদন্ত কর্মকর্তা তদন্তে আসামির ওই স্বীকারোক্তি সমর্থনযোগ্য সাক্ষ্য (Corroborotive Evidence) দ্বারা প্রমাণ করতে হবে। মিন্নি ও অভিযুক্ত আসামিরা একই এলাকার বাসিন্দা ও একে অন্যের পরিচিত। তাই তাদের মধ্যে কথোপকথন হতেই পারে। পুলিশ হয়তো সিডিআর বিশ্লেষণ করে কললিস্টে নয়ন বন্ড কিংবা অন্য কোনো আসামির সঙ্গে মিন্নির কথোপকথনের প্রমাণ পেয়েছে। কিন্তু কী কথা হয়েছিল তা জানা প্রয়োজন। অডিও থাকলে সেগুলো বিশ্লেষণ করতে হবে। সব বিষয়ই তদন্ত করে দেখতে হবে। প্রভাবশালী মহলের তৎপরতায় প্রাপ্ত প্রাথমিক তথ্য যাচাই-বাছাই না করে কারও বিরুদ্ধে তা ব্যবহার করা সমীচীন হবে না।

সর্বশেষ জানা যায়, মিন্নি ১৯ জুলাই আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন। জবানবন্দিতে কী বলেছেন তা এখনো জানা যায়নি। একই কথা পুনরাবৃত্তি করতে হয়। তা হলো, স্বীকারোক্তি বিশ্লেষণ করতে হবে। বক্তব্যের বিষয় তদন্ত করতে হবে। স্বামী হত্যার পর মিন্নি যে প্রচ- মানসিক ও সামাজিক চাপের মধ্যে ছিলেন ওই অবস্থা ও পারিপার্শ্বিকতাকে বিবেচনায় আনা প্রয়োজন।

এটা নিশ্চিত যে, নয়নের সঙ্গে মিন্নির একটা সম্পর্ক ছিল। বিয়ের কথা মিন্নি অস্বীকার করলেও কাজির কথায় বিয়ের বিষয়টির প্রাথমিক সত্যতা প্রতীয়মান হলেও কী পরিবেশে বিয়েটি হয়েছিল এবং মিন্নি বিয়ে মেনে নিয়েছিলেন কিনা, মিন্নির পরিবার এ বিয়ে সম্পর্কে অবগত আছে কিনা তা-ও খতিয়ে দেখতে হবে। আর নয়নের সঙ্গে বিয়ে হয়ে থাকলে কয়েক মাস পরে আনুষ্ঠানিকভাবে যখন মিন্নির রিফাত শরীফের সঙ্গে বিয়ে হয় তখন নয়ন বন্ড কী ভূমিকা পালন করেছিল। একই কাজি বিয়ে রেজিস্ট্রি করার কথা। এ ক্ষেত্রে কাজির ভূমিকা কী ছিল ইত্যাদি বিষয় তলিয়ে দেখা আবশ্যক। মিন্নি একসঙ্গে দুটি ছেলের সঙ্গে সম্পর্ক রাখলে উদ্ভুত পরিস্থিতির জন্য মিন্নি দায়িত্ব এড়াতে পারে না। সে বিষয়ে তদন্তসাপেক্ষে তার বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নিতে হবে। কিন্তু হত্যাকান্ড ভিন্ন বিষয়। তার স্বামী রিফাত শরীফকে হত্যা করে মিন্নির কী লাভ, হত্যার মোটিভ কী তাও তদন্তের দাবি রাখে। তাই হত্যাকান্ডের সঙ্গে মিন্নির সম্পৃক্ততার বিষয়টি সতর্কতা ও সুষ্ঠু তদন্তের মাধ্যমে গভীরভাবে দেখতে হবে। পুরো ঘটনার মধ্যে মিন্নি যতটুকু জড়িত তার দায় ততটুকুই। ন্যায়বিচারের স্বার্থে এ বিষয়টির ওপরও গুরুত্ব দিতে হবে।

আদালতে মামলা পরিচালনা করা একটি জটিল ও ব্যয়সাপেক্ষ বিষয়। মিন্নি বা তার পিতার পক্ষে মামলা পরিচালনা করা কঠিন হবে। শুরুতেই আইনজীবীরা মুখ ঘুরিয়ে নিয়েছেন যা অত্যন্ত পরিতাপের বিষয়। প্রভাবশালীদের ভয়ে যদি আইনজীবীরা তাদের পেশাগত দায়িত্ব পালন করতে না চান এবং একজন নাগরিককে তার সাংবিধানিক অধিকার থেকে বঞ্চিত করা হলে তা হবে একটি গণতান্ত্রিক সমাজে কলঙ্কজনক ঘটনা।

যার তদবিরকারী নেই, যার পক্ষে প্রভাবশালী মহলের আশীর্বাদ নেই, তার একমাত্র ভরসা আইন-আদালত। আমার বিশ্বাস, মিন্নি সে জায়গায় ন্যায়বিচার পাবেন। পুলিশকে শতভাগ স্বচ্ছতা ও নিরপেক্ষতা নিয়ে সাহসের সঙ্গে তদন্ত করতে হবে। দুর্বলের পাশে আইনগত অবস্থান নিয়ে পুলিশকে দায়িত্ব পালন করতে হবে। আইনজীবীদের মিন্নির পক্ষে আইনি সহায়তা দিতে এগিয়ে আসতে হবে। আইন ও সালিস কেন্দ্র, নারী সংগঠন এবং লিগ্যাল এইডের সহায়তাও মিন্নি নিতে পারেন।

রিফাত হত্যার সঠিক বিচার হোক। প্রকৃত খুনিরা যাতে ছাড় না পায় এবং নির্দোষ ব্যক্তি বা ব্যক্তিরা যাতে হয়রানির শিকার না হয় সেটাই দেশবাসী ও সচেতন নাগরিকদের কাম্য।

লেখক : সাবেক ইন্সপেক্টর জেনারেল, বাংলাদেশ পুলিশ।

এই বিভাগের আরও খবর
একীভূত ব্যাংক
একীভূত ব্যাংক
নির্বাচনের ঢেউ
নির্বাচনের ঢেউ
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
মাদকে বিপথগামী লাখ লাখ মানুষ
মাদকে বিপথগামী লাখ লাখ মানুষ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
পাচার টাকা উদ্ধার
পাচার টাকা উদ্ধার
গুমে মৃত্যুদণ্ড
গুমে মৃত্যুদণ্ড
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
গণসংযোগে গুলি
গণসংযোগে গুলি
সর্বশেষ খবর
বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালমনিরহাটে আ.লীগ-জাপার ৫৬ ইউপি সদস্যের বিএনপিতে যোগদান
লালমনিরহাটে আ.লীগ-জাপার ৫৬ ইউপি সদস্যের বিএনপিতে যোগদান

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি
১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

এটাই আমার সেরা সময়: হলান্ড
এটাই আমার সেরা সময়: হলান্ড

৩৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কুড়িগ্রামে পাঠাগার উদ্বোধন করলেন অতিরিক্ত মহাপরিচালক
কুড়িগ্রামে পাঠাগার উদ্বোধন করলেন অতিরিক্ত মহাপরিচালক

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বকাপ জিতে পুলিশে চাকরিসহ একাধিক পুরস্কারে ভাসলেন রিচা
বিশ্বকাপ জিতে পুলিশে চাকরিসহ একাধিক পুরস্কারে ভাসলেন রিচা

৪৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে দেওয়ানী আদালতে মামলা নিষ্পত্তির হার ১০৫ শতাংশ
সিলেটে দেওয়ানী আদালতে মামলা নিষ্পত্তির হার ১০৫ শতাংশ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শেষ মুহূর্তের গোলে টটেনহ্যামের মাঠে হার এড়াল ইউনাইটেড
শেষ মুহূর্তের গোলে টটেনহ্যামের মাঠে হার এড়াল ইউনাইটেড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন
জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী
আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আগামী নির্বাচন হবে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও ফ্যাসিস্ট নির্মূলের: মিনু
আগামী নির্বাচন হবে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও ফ্যাসিস্ট নির্মূলের: মিনু

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপির সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যয় চব্বিশের শহীদ পরিবারের সদস্যদের
বিএনপির সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যয় চব্বিশের শহীদ পরিবারের সদস্যদের

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাটডাউন মার্কিন অর্থনীতিতে ‘প্রত্যাশার চেয়েও মারাত্মক’ প্রভাব ফেলছে: কেভিন হ্যাসেট
শাটডাউন মার্কিন অর্থনীতিতে ‘প্রত্যাশার চেয়েও মারাত্মক’ প্রভাব ফেলছে: কেভিন হ্যাসেট

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুরাদনগরে বিএনপির জনসভায় ঐক্যের আহ্বান
মুরাদনগরে বিএনপির জনসভায় ঐক্যের আহ্বান

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৫৮০ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৫৮০ মামলা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে নিউইয়র্কে বিএনপির সমাবেশ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে নিউইয়র্কে বিএনপির সমাবেশ

৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শেরপুরে বিতর্ক প্রতিযোগিতা
শেরপুরে বিতর্ক প্রতিযোগিতা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বান্দরবানে মদসহ আটক ২
বান্দরবানে মদসহ আটক ২

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনের আগে সংস্কার ও গণভোট ইস্যুতে ঝামেলা হতে পারে: সেলিমা রহমান
নির্বাচনের আগে সংস্কার ও গণভোট ইস্যুতে ঝামেলা হতে পারে: সেলিমা রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

৩৭ রানে ৮ উইকেট হারিয়ে সিরিজ হারল দক্ষিণ আফ্রিকা
৩৭ রানে ৮ উইকেট হারিয়ে সিরিজ হারল দক্ষিণ আফ্রিকা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শহীদ জিয়া বাংলাদেশের ইতিহাসে এক ক্ষণজন্মা রাষ্ট্রনায়ক: ডা. পাভেল
শহীদ জিয়া বাংলাদেশের ইতিহাসে এক ক্ষণজন্মা রাষ্ট্রনায়ক: ডা. পাভেল

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওয়ার্ল্ড আর্চারি এশিয়ার সভাপতি হলেন বাংলাদেশের চপল
ওয়ার্ল্ড আর্চারি এশিয়ার সভাপতি হলেন বাংলাদেশের চপল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তারুণ্যনির্ভর নতুন বাংলাদেশ গড়তে এখনই ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার সময় : নবীউল্লাহ নবী
তারুণ্যনির্ভর নতুন বাংলাদেশ গড়তে এখনই ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার সময় : নবীউল্লাহ নবী

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সমালোচনার মাঝেই শেষ হলো গামিনির বাংলাদেশ অধ্যায়
সমালোচনার মাঝেই শেষ হলো গামিনির বাংলাদেশ অধ্যায়

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অতিরিক্ত গাছপালা নয়, সীমিত সবুজ পরিবেশেই বেশি শান্তি : গবেষণা
অতিরিক্ত গাছপালা নয়, সীমিত সবুজ পরিবেশেই বেশি শান্তি : গবেষণা

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে
অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ত্বকী হত্যায় জড়িত শামীম-অয়ন-আজমেরী-নিজাম: রফিউর রাব্বী
ত্বকী হত্যায় জড়িত শামীম-অয়ন-আজমেরী-নিজাম: রফিউর রাব্বী

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গিয়াসউদ্দিনকে মিষ্টিমুখ করালেন বিএনপির মনোনীত প্রার্থী আজহারুল
গিয়াসউদ্দিনকে মিষ্টিমুখ করালেন বিএনপির মনোনীত প্রার্থী আজহারুল

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল
দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়া আরডিএ’র নিয়োগ জালিয়াতি, জড়িতদের তথ্য পেয়েছে পুলিশ
বগুড়া আরডিএ’র নিয়োগ জালিয়াতি, জড়িতদের তথ্য পেয়েছে পুলিশ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের
নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির
জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!
ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন
দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের
অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!
মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং
বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন
রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের
চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা
যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি
এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির
মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ
করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে
অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!
ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি
রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প
জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?
পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি
বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল
দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যেভাবে বুঝব আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করেছেন
যেভাবে বুঝব আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করেছেন

১৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ
সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে প্রাচীন বিজয়ের স্মৃতিস্তম্ভ উন্মোচন, শত্রুর প্রতি সতর্কবার্তা
ইরানে প্রাচীন বিজয়ের স্মৃতিস্তম্ভ উন্মোচন, শত্রুর প্রতি সতর্কবার্তা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিদ্ধিরগঞ্জে শামীম ওসমানসহ ৮০ জনের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলা
সিদ্ধিরগঞ্জে শামীম ওসমানসহ ৮০ জনের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের সংকট চরমে
ফের সংকট চরমে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী
সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ
জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা
ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা
সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা

প্রথম পৃষ্ঠা

মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ
মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ

মাঠে ময়দানে

সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম
সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল
যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের
যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস
অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস

পেছনের পৃষ্ঠা

লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন
লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক
অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক

পেছনের পৃষ্ঠা

রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা
রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ জনের মনোনয়ন চায় শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোট
১৫ জনের মনোনয়ন চায় শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোট

পেছনের পৃষ্ঠা

কাকরাইলে চার্চের ফটকে ককটেল নিক্ষেপ
কাকরাইলে চার্চের ফটকে ককটেল নিক্ষেপ

খবর

নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল
নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল

পেছনের পৃষ্ঠা

নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে
নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে
রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না
চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকদের মানববন্ধন প্রেস ক্লাবের সামনে
শ্রমিকদের মানববন্ধন প্রেস ক্লাবের সামনে

পেছনের পৃষ্ঠা

ওয়ানগালায় মেতেছেন শিল্পীরা
ওয়ানগালায় মেতেছেন শিল্পীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই আন্দোলনে আহতদের চিকিৎসায় ২০ বাধা
জুলাই আন্দোলনে আহতদের চিকিৎসায় ২০ বাধা

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান
শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ
স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে
বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে

খবর

নির্বাচন বিলম্বিত করে ক্ষমতার স্বাদ নিতে চায় কয়েকটি দল
নির্বাচন বিলম্বিত করে ক্ষমতার স্বাদ নিতে চায় কয়েকটি দল

নগর জীবন