শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৪ জুলাই, ২০১৯

ন্যায়বিচার নিশ্চিত হোক রিফাত হত্যা মামলায়

এ কে এম শহীদুল হক
প্রিন্ট ভার্সন
ন্যায়বিচার নিশ্চিত হোক রিফাত হত্যা মামলায়

বরগুনার রিফাত শরীফ হত্যার ভিডিওচিত্র দেখে হৃদয় কাঁপেনি এমন কোনো ব্যক্তি নেই। ২৬ জুন সকাল সাড়ে ১০টার দিকে প্রকাশ্য দিবালোকে কলেজের সামনের ব্যস্ত সড়কে এই নির্মম ও রোমহর্ষক ঘটনা ঘটে। রিফাতের স্ত্রী আয়েশা সিদ্দিকা মিন্নিকে স্বামীকে বাঁচানোর জন্য পাগলের মতো হত্যাকারীদের নিবৃত্ত করতে আমরা দেখেছি। তিনি অসহায়ের মতো চিৎকার করছিলেন এবং স্বামীকে বাঁচানোর জন্য কাকুতি করেছিলেন। তার এ প্রচেষ্টার মধ্যে কোনো কৃত্রিমতা বা অভিনয় ছিল, তেমন কোনো কিছু দর্শকের মনে হয়নি। ঘটনার ২০ দিন পর অর্থাৎ ১৬ জুলাই পুলিশ মিন্নিকে দীর্ঘক্ষণ জিজ্ঞাসাবাদ শেষে গ্রেফতার করে। পুলিশের দাবি, মিন্নি হত্যা পরিকল্পনার সঙ্গে জড়িত ছিলেন এবং তিনি পুলিশের কাছে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন।

মিন্নিকে আদালতে হাজির করে পুলিশ রিমান্ড প্রার্থনা করলে আদালত পাঁচ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করে। সবচেয়ে আশ্চর্য ও দুঃখজনক বিষয় হলো, আদালতে মিন্নির পক্ষে কোনো আইনজীবী দাঁড়াননি। আদালতে উপস্থিত আইনজীবীদের কেউ মিন্নির পক্ষে বক্তব্য দেবেন কিনা জানতে চেয়েও বিচারক কোনো আইনজীবীর সাড়া পাননি। মিন্নি আদালতে নিজ আরজিতে স্বামী হত্যার বিচার চেয়েছিলেন। মিন্নির পক্ষে আইনজীবী থা -কবে না এটা স্বাভাবিকভাবে সমর্থন করা যায় না। অপরাধীর আত্মপক্ষ সমর্থনে আইনি সহায়তা পাওয়া তার সাংবিধানিক অধিকার। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলার আসামিদের পক্ষে আইনজীবী ছিল। যুদ্ধাপরাধ মামলার আসামিদের পক্ষে আইনজীবী ছিল। ২১ আগস্ট হত্যাকান্ডের আসামিদের পক্ষে আইনজীবী ছিল। দুর্ধর্ষ সন্ত্রাসী ও জঙ্গি যারা মামলার আসামি ছিল তাদের সবার পক্ষেই আইনজীবী ছিল। মিন্নি তো কোনো দুর্ধর্ষ সন্ত্রাসী বা জঙ্গি নয়। সে সাধারণ পরিবারের একজন সাধারণ নারী। তার পক্ষে কেন আইনজীবী থাকবে না। কোনো কোনো সংবাদ প্রতিবেদনে জানা যায়, একটি মহল কর্তৃক আইনজীবীদের সতর্ক করা হয়েছিল যাতে কেউ মিন্নির পক্ষে অবস্থান না নেয়। এটা সত্য হলে অভিযোগটি গুরুতর। একজন নাগরিকের আইনের সহায়তা নেওয়ার সাংবিধানিক অধিকার থেকে বঞ্চিত করার শামিল।

রিফাত হত্যার অভিযুক্ত আসামিরা সন্ত্রাসী প্রকৃতির ও তারা মাদক ব্যবসাসহ নানাবিধ অপরাধে জড়িত ছিল বলে স্থানীয় জনগণের কেউ কেউ বিভিন্ন মিডিয়ায় অভিযোগ করেছেন। নয়ন বন্ড ও রিফাত ফরাজীর নেতৃত্বে ‘০০৭ বন্ড’ নামে কিশোর অপরাধ চক্র গড়ে উঠেছিল। এদের মধ্যে কেউ কেউ প্রভাবশালী ব্যক্তি, জনপ্রতিনিধি বা রাজনৈতিক নেতৃত্বের ছত্রচ্ছায়ায় ছিল। কেউ কেউ তাদের আত্মীয়ও বটে। প্রভাবশালী মহলের ছত্রচ্ছায়ায় থাকায় প্রশাসন ও পুলিশ তাদের অনেকের অপকর্মের বিরুদ্ধে নিষ্ক্রিয় ছিল বলে অভিযোগও আছে। কিন্তু নয়ন বন্ডকে পুলিশ একাধিকবার গ্রেফতার করেছে। তার বিরুদ্ধে ৫-৭টি মামলাও আছে। অন্যদের বিরুদ্ধে তেমন কোনো ক্রিমিনাল রেকর্ড নেই। কিন্তু তারা বেপরোয়া প্রকৃতির ছিল। তাদের এলাকার শান্তিপ্রিয় লোকেরা ভয় পেত।

হত্যাকান্ডের অভিযুক্ত আসামিরা যেসব প্রভাবশালী মহলের প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ ছত্রচ্ছায়ায় থেকে অপরাধ জগতে সক্রিয় ছিল সেসব প্রভাবশালী মহল রিফাত শরীফের নৃশংস ও মর্মান্তিক হত্যাকান্ডে জড়িত আসামিদের বিপক্ষে গিয়ে হত্যাকান্ডের বিচার দাবিতে সোচ্চার ছিল না। অভিযোগ আছে একজন সাবেক সংসদ সদস্যের পুত্রের ছত্রচ্ছায়ায় নয়ন বন্ড বেপরোয়া হয়ে ওঠে। রিফাত হত্যার পর তিনি মিন্নির চরিত্রহননের চেষ্টায় লিপ্ত ছিলেন। হত্যাকারীদের বিচার চাওয়ার পরিবর্তে তিনি মিন্নিকে গ্রেফতার করার জন্য মানববন্ধন করেন। এতে সচেতন মহলের ধারণা সৃষ্টি না হওয়ার কারণ নেই যে, একটি শক্তিশালী মহল খুনিদের পক্ষে নেপথ্য ও কৌশলে অবস্থান নিচ্ছে এবং পুলিশকে প্রভাবিত করার অপচেষ্টা চালাচ্ছে।

মিন্নি একজন সাধারণ পরিবারের মেয়ে। সে কোনো প্রভাবশালী মহলের আশীর্বাদে নেই। তার বিরুদ্ধে তদন্তে সাক্ষ্য-প্রমাণ পেলে পুলিশ এমনিতেই আইনগত ব্যবস্থা নেবে। এজন্য মানববন্ধন ও সামাজিক মিডিয়ায় চরিত্রহননের প্রয়োজন আছে কী?

পুলিশ সুপার সংবাদ সম্মেলন করে বলেছেন, মিন্নি হত্যাকান্ডের পরিকল্পনার সঙ্গে তার স¤পৃক্ততার কথা স্বীকার করেছেন। কী অবস্থার কতটুকু সম্পৃক্ততার কথা স্বীকার করেছেন তা পুলিশই বলতে পারবে। তিনি আরও বলেছেন, আসামিদের সঙ্গে মিন্নির কথোপকথনের প্রমাণ আছে। হয়তো এসব তথ্য ঠিক। কিন্তু প্রমাণের ঊর্ধ্বে নয়। মিন্নির বক্তব্য ও অন্য আসামিদের স্বীকারোক্তি, কথোপকথনের সবকিছুরই তদন্তের মাধ্যমে সত্যতা প্রমাণ করতে হবে। আসামিরা আদালতে যে স্বীকারোক্তি দিয়েছে তার সত্যতা প্রমাণ করতে হবে। অতীতে এমন অনেক ঘটনায় দেখা গেছে আসামিরা আদালতে স্বীকারোক্তি দেওয়ার সময় তাদের প্রতিপক্ষ বা বাদী/সাক্ষীদের কাউকে জড়িত করে নিজেরা ফায়দা নিয়ে বিপক্ষকে ফাঁসাতে চায়। তদন্ত কর্মকর্তা তদন্তে আসামির ওই স্বীকারোক্তি সমর্থনযোগ্য সাক্ষ্য (Corroborotive Evidence) দ্বারা প্রমাণ করতে হবে। মিন্নি ও অভিযুক্ত আসামিরা একই এলাকার বাসিন্দা ও একে অন্যের পরিচিত। তাই তাদের মধ্যে কথোপকথন হতেই পারে। পুলিশ হয়তো সিডিআর বিশ্লেষণ করে কললিস্টে নয়ন বন্ড কিংবা অন্য কোনো আসামির সঙ্গে মিন্নির কথোপকথনের প্রমাণ পেয়েছে। কিন্তু কী কথা হয়েছিল তা জানা প্রয়োজন। অডিও থাকলে সেগুলো বিশ্লেষণ করতে হবে। সব বিষয়ই তদন্ত করে দেখতে হবে। প্রভাবশালী মহলের তৎপরতায় প্রাপ্ত প্রাথমিক তথ্য যাচাই-বাছাই না করে কারও বিরুদ্ধে তা ব্যবহার করা সমীচীন হবে না।

সর্বশেষ জানা যায়, মিন্নি ১৯ জুলাই আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন। জবানবন্দিতে কী বলেছেন তা এখনো জানা যায়নি। একই কথা পুনরাবৃত্তি করতে হয়। তা হলো, স্বীকারোক্তি বিশ্লেষণ করতে হবে। বক্তব্যের বিষয় তদন্ত করতে হবে। স্বামী হত্যার পর মিন্নি যে প্রচ- মানসিক ও সামাজিক চাপের মধ্যে ছিলেন ওই অবস্থা ও পারিপার্শ্বিকতাকে বিবেচনায় আনা প্রয়োজন।

এটা নিশ্চিত যে, নয়নের সঙ্গে মিন্নির একটা সম্পর্ক ছিল। বিয়ের কথা মিন্নি অস্বীকার করলেও কাজির কথায় বিয়ের বিষয়টির প্রাথমিক সত্যতা প্রতীয়মান হলেও কী পরিবেশে বিয়েটি হয়েছিল এবং মিন্নি বিয়ে মেনে নিয়েছিলেন কিনা, মিন্নির পরিবার এ বিয়ে সম্পর্কে অবগত আছে কিনা তা-ও খতিয়ে দেখতে হবে। আর নয়নের সঙ্গে বিয়ে হয়ে থাকলে কয়েক মাস পরে আনুষ্ঠানিকভাবে যখন মিন্নির রিফাত শরীফের সঙ্গে বিয়ে হয় তখন নয়ন বন্ড কী ভূমিকা পালন করেছিল। একই কাজি বিয়ে রেজিস্ট্রি করার কথা। এ ক্ষেত্রে কাজির ভূমিকা কী ছিল ইত্যাদি বিষয় তলিয়ে দেখা আবশ্যক। মিন্নি একসঙ্গে দুটি ছেলের সঙ্গে সম্পর্ক রাখলে উদ্ভুত পরিস্থিতির জন্য মিন্নি দায়িত্ব এড়াতে পারে না। সে বিষয়ে তদন্তসাপেক্ষে তার বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নিতে হবে। কিন্তু হত্যাকান্ড ভিন্ন বিষয়। তার স্বামী রিফাত শরীফকে হত্যা করে মিন্নির কী লাভ, হত্যার মোটিভ কী তাও তদন্তের দাবি রাখে। তাই হত্যাকান্ডের সঙ্গে মিন্নির সম্পৃক্ততার বিষয়টি সতর্কতা ও সুষ্ঠু তদন্তের মাধ্যমে গভীরভাবে দেখতে হবে। পুরো ঘটনার মধ্যে মিন্নি যতটুকু জড়িত তার দায় ততটুকুই। ন্যায়বিচারের স্বার্থে এ বিষয়টির ওপরও গুরুত্ব দিতে হবে।

আদালতে মামলা পরিচালনা করা একটি জটিল ও ব্যয়সাপেক্ষ বিষয়। মিন্নি বা তার পিতার পক্ষে মামলা পরিচালনা করা কঠিন হবে। শুরুতেই আইনজীবীরা মুখ ঘুরিয়ে নিয়েছেন যা অত্যন্ত পরিতাপের বিষয়। প্রভাবশালীদের ভয়ে যদি আইনজীবীরা তাদের পেশাগত দায়িত্ব পালন করতে না চান এবং একজন নাগরিককে তার সাংবিধানিক অধিকার থেকে বঞ্চিত করা হলে তা হবে একটি গণতান্ত্রিক সমাজে কলঙ্কজনক ঘটনা।

যার তদবিরকারী নেই, যার পক্ষে প্রভাবশালী মহলের আশীর্বাদ নেই, তার একমাত্র ভরসা আইন-আদালত। আমার বিশ্বাস, মিন্নি সে জায়গায় ন্যায়বিচার পাবেন। পুলিশকে শতভাগ স্বচ্ছতা ও নিরপেক্ষতা নিয়ে সাহসের সঙ্গে তদন্ত করতে হবে। দুর্বলের পাশে আইনগত অবস্থান নিয়ে পুলিশকে দায়িত্ব পালন করতে হবে। আইনজীবীদের মিন্নির পক্ষে আইনি সহায়তা দিতে এগিয়ে আসতে হবে। আইন ও সালিস কেন্দ্র, নারী সংগঠন এবং লিগ্যাল এইডের সহায়তাও মিন্নি নিতে পারেন।

রিফাত হত্যার সঠিক বিচার হোক। প্রকৃত খুনিরা যাতে ছাড় না পায় এবং নির্দোষ ব্যক্তি বা ব্যক্তিরা যাতে হয়রানির শিকার না হয় সেটাই দেশবাসী ও সচেতন নাগরিকদের কাম্য।

লেখক : সাবেক ইন্সপেক্টর জেনারেল, বাংলাদেশ পুলিশ।

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

এই মাত্র | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

১২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে
শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম
চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম

৩০ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা
ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা

৩১ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান
১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান

৩৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন
নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব
ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব

৫২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ফটিকছড়িতে ধানের শীষে ভোট চাইলেন সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে ধানের শীষে ভোট চাইলেন সরওয়ার আলমগীর

৫২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোবিন্দগঞ্জ সরকারি কলেজ
গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোবিন্দগঞ্জ সরকারি কলেজ

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অশ্লীল ভিডিও ধারণ করে টাকা হাতিয়ে নেওয়া চক্রের সদস্য আটক
অশ্লীল ভিডিও ধারণ করে টাকা হাতিয়ে নেওয়া চক্রের সদস্য আটক

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল
সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানীতে দুর্বৃত্তের গুলিতে যুবক আহত
রাজধানীতে দুর্বৃত্তের গুলিতে যুবক আহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জবিতেও ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ থাকবে রবিবার
জবিতেও ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ থাকবে রবিবার

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সোনারগাঁয়ে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মান্নানের সম্প্রীতি সমাবেশ
সোনারগাঁয়ে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মান্নানের সম্প্রীতি সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্প: ঢাবিতে রবিবারের ক্লাস-পরীক্ষা স্থগিত
ভূমিকম্প: ঢাবিতে রবিবারের ক্লাস-পরীক্ষা স্থগিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আওয়ামী লীগের হাতে কোনদিন গণতন্ত্র নিরাপদ ছিল না: মঈন খান
আওয়ামী লীগের হাতে কোনদিন গণতন্ত্র নিরাপদ ছিল না: মঈন খান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নাটোর সদর আসনে জামায়াতের নির্বাচনী শোডাউন
নাটোর সদর আসনে জামায়াতের নির্বাচনী শোডাউন

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা আরও কমতে পারে
সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা আরও কমতে পারে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নোয়াখালীতে প্রয়াত ১০৯ বিএনপি নেতাকর্মীর পরিবারকে ক্রেস্ট ও সংবর্ধনা
নোয়াখালীতে প্রয়াত ১০৯ বিএনপি নেতাকর্মীর পরিবারকে ক্রেস্ট ও সংবর্ধনা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদ ফিরে পেলে বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক শিরীন
পদ ফিরে পেলে বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক শিরীন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের নেতৃত্বে বাংলাদেশ বিনির্মাণে ধানের শীষের বিকল্প নেই: দুলু
তারেক রহমানের নেতৃত্বে বাংলাদেশ বিনির্মাণে ধানের শীষের বিকল্প নেই: দুলু

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে কৃষক সমাবেশ
ঝিনাইদহে কৃষক সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা