শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১০ সেপ্টেম্বর, ২০১৯ আপডেট:

অফিস আদালতে বঙ্গবন্ধুর ছবি

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
অফিস আদালতে বঙ্গবন্ধুর ছবি

১০ মহররম আশুরা মুসলিম জাহানের সবচেয়ে চরম বেদনাবিধুর দিন। ফোরাতের তীরে রসুল (সা.)-এর দৌহিত্র ইমাম হোসাইন (রা.)-এর ছিন্নমস্তক বর্শার ডগায় লাগিয়ে সিমার যখন দামেস্কে ইয়াজিদের কাছে নিয়ে গিয়েছিল তার তখন অনেক কিছু পাওয়ার লোভ ছিল। কিন্তু সে কিছুই পায়নি। মুয়াবিয়া-পুত্র ইয়াজিদের আশা পূর্ণ হয়নি। অন্যদিকে ভারতের স্বাধীনতা বিশ্বাসঘাতক মীরজাফর ক্লাইভের হাতে তুলে দিয়েছিল। মিরন, মোহাম্মদী বেগ সিরাজউদ্দৌলাকে হত্যা করেছিল। তারা কেউ বাঁচেনি। কেউ মরেছে কুষ্ঠ রোগে, কেউ মরেছে বজ্রপাতে। ’৭৫-এ যারা বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করেছিল তাদের কারও ভবিষ্যৎ ভালো হয়নি। জীবনে শান্তি ও স্বস্তি আসেনি। সত্য সত্যই। ন্যায়-সত্যকে পদদলিত করে অস্বীকার করে কেউ কোনো দিন পার পায়নি, ভবিষ্যতেও পাবে না। ইমাম হোসাইনরা চিরকাল আল্লাহর প্রিয়, প্রিয়ই থাকবে। মহান এই দিনে, এই গভীর শোকের দিনে মুসলিম জাহানের স্বস্তি, সুস্থিতি ও হারানো গৌরব ফিরে পাওয়ার জন্য আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করছি। করুণাময় পরম দয়াময় আল্লাহ ইমাম পরিবারের কল্যাণ করুন।

২৬ আগস্ট প্রেস ক্লাবে কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের শোকসভা ছিল। ড. কামাল হোসেন, আ স ম আবদুর রব, ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী, আবুল হাসান চৌধুরী কায়সার অংশ নিয়েছিলেন। ব্যাপক সমাগম ছিল শোকসভায়। আমি বলেছি, জাতীয় এক ঐতিহাসিক পরিবর্তনের প্রত্যাশায় ড. কামাল হোসেনের নেতৃত্বে জাতীয় ঐক্যফ্রন্টে কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ যোগ দিয়েছিল। কিন্তু আস্তে আস্তে জোটের মূল নেতৃত্ব ড. কামাল হোসেন ও অন্যান্য জাতীয় নেতার হাত থেকে বিএনপির হাতে চলে গিয়েছিল। আর সেই বিএনপির নেতৃত্ব-কর্তৃত্ব ছিল ইংল্যান্ডে বসবাসরত তারেক রহমানের হাতে। নির্বাচনে ঐক্যফ্রন্টের যেখানে মনোনয়ন দেওয়ার কথা সেখানে শেষ পর্যন্ত বিএনপির কাছ থেকে ঐক্যফ্রন্টের অন্যান্য শরিক দলকে মনোনয়ন ভিক্ষা করতে হয়েছিল। এ ছিল খুবই দুর্ভাগ্যজনক! এমনকি ২৪-২৫ জন জামায়াত নেতাকে মনোনয়ন দেওয়া হয়েছিল; তেমন হওয়ার কথা ছিল না। মনোনয়ন নিয়ে অনেক কেলেঙ্কারি হয়েছে। নির্বাচন বর্জন করে পরে বিএনপির ছয় ও গণফোরামের দুজনের সংসদে যাওয়া দেশবাসীর সঙ্গে চরম প্রতারণা। তাই সবকিছু বিবেচনা করে কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট থেকে নিজেদের প্রত্যাহার করেছে। তবে ড. কামাল হোসেনকে প্রত্যাখান করেনি, তার বিশ্বাসের অমর্যাদা করেনি, তার প্রতি শ্রদ্ধা প্রত্যাহার করেনি। সেই সভায় এক পর্যায়ে বলেছিলাম, আওয়ামী লীগ নেত্রী শেখ হাসিনাকে প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে সরিয়ে তারেক রহমানকে নেতা বানাতে রাজনীতি করি না, করব না। কেউ কেউ বলছেন, এ কথাটা না বললেই নাকি ভালো করতাম। কিন্তু এটা যে সত্য কথা। বেগম খালেদা জিয়াকে দেশনেত্রী মানি। কিন্তু শেখ হাসিনার পরিবর্তে তারেক রহমান কল্পনাতেও নেই। একজন রাজনৈতিক নেতার চোখ-কান খোলা থাকার কথা, প্রসারিত উদার দৃষ্টিভঙ্গি থাকার কথা।

তার কথাবার্তা চাল-চলনে লন্ডন থেকে দলকে নিয়ন্ত্রণ দেখে তেমন মনে হয় না। তিনি নিশ্চয়ই বিএনপির নেতা হতে পারেন এবং একচ্ছত্র নেতা হতে পারেন সেখানে আমাদের বিন্দুমাত্র আপত্তি নেই। আমাদের আপত্তি দেশের নেতা হতে হলে মানুষের নেতা হতে হলে শুধু বিএনপি থেকে আরও একটু ওপরে উঠতে হবে; তা তারেক রহমান এখনো পারেননি।

দীপ-কুঁড়ি গ্রিনহেরাল্ড থেকে বেরিয়েছে। কুশি এখন সেখানে পড়ে। গত বৃহস্পতিবার অ্যাসেম্বলি ক্লাস করতে গিয়ে রোদের তাপে মাথা ঘুরে পড়ে গিয়েছিল। আমি ছিলাম টাঙ্গাইলে। খবর পেয়ে খুবই বিচলিত হয়ে তখনই চলে আসতে চেয়েছিলাম। পরদিন আমাদের নেতা আতোয়ারের দোয়া মাহফিল ও শোকসভা ছিল। তাই ঠিক করেছিলাম দোয়া ও শোকসভা শেষে পরদিন চলে আসব। কিন্তু অ্যাডভোকেট রফিক হঠাৎই জানায় রবিবার কোর্টে কাজ আছে। সেই কাজ সেরে প্রতিদিনের লেখাটা তৈরি করে পরদিন সোমবার ঢাকা ফিরব। মেয়ের জন্য মনে অবশ্যই একটা চাপ ছিল। তার চাইতে বেশি গরম ছিল দুই দিন। সোমবার লেখালেখির যে পরিকল্পনা ছিল তা কাজে লাগাতে পারিনি। ঘুম থেকে উঠতে পারছিলাম না, বিছানার পাশে বাথরুমে যেতে পারছিলাম না। কী করে সোমবার সারা দিন গেছে বুঝতে পারিনি। সহকর্মী ফরিদ বার বার টাঙ্গাইল সদর হাসপাতালে যেতে বলছিল। আমি হাসপাতালের ব্যবস্থাপনা জানি। গা করিনি। টাঙ্গাইলের ভালো ডাক্তারদের প্রায় সবাই এসেছিলেন। রক্ত পরীক্ষা করে সোডিয়ামের মাত্রা কিছুটা কম পেয়েছিলেন। গত ২০ বছর বেশ কয়েকবার ইলেকট্রোরাল ইনব্যালান্স হয়েছে; যাতে ফ্লোরে পা ফেলতেও শরীর সাড়া দেয়নি। মঙ্গলবার সকালেই বঙ্গবন্ধু মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের ৩১১ ভিভিআইপি কেবিনে আমার জায়গা হয়েছে। এখন এখানে কিছু নেই। আগে প্রাণ গোপাল ভিসি ছিলেন, তারপর কামরুল, এখন কনককান্তি বড়ুয়া। ভিআইপি কেবিনের যে দশা দেখলে করুণা হবে। লোকজন আছে, কিন্তু কেউ কাজ করে না। তবে ডাক্তার, নার্স অসাধারণ। কি অবাক কান্ড! অনেকদিন পর আমরা দুই ভাই এক ছাদের নিচে। আমি ১১-তে, বড় ভাই ১২-তে। ভাবতে অবাক লাগে যে লতিফ সিদ্দিকীরা না জন্মালে বঙ্গবন্ধু হতেন না, বঙ্গবন্ধু না হলে বাংলাদেশ হতো না, আমি কাদের সিদ্দিকী হতাম না, ওদিকে বড় বড় বীর জিয়াউর রহমান, সফিউল্লাহ, খালেদ মোশাররফ, শাফায়াত জামিল কোনো যোদ্ধার জন্ম হতো না, অস্তিত্ব থাকত না। দুদকের ডাইরেক্টররা ঘুষ খান, ধরা পড়ে জেলে যান। তারা একটা মামলা দিয়েছেন লতিফ সিদ্দিকীর নামে। যার কোনো অস্তিত্ব নেই। দেশের জন্য অবদান কেউ মনে রাখে না। সিরাজুল আলম খান, শেখ ফজলুল হক মণি, শাহ মোয়াজ্জেম হোসেন, কে এম ওবায়দুর রহমান, খালেদ মোহাম্মদ আলী, নীলফামারীর রউফ কেন যেন কারও কোনো নাম নেই। যাদের হওয়ার কথা ছিল সম্মানিত নাগরিক তারা অবহেলিত, কোথাও কোথাও নিন্দিত। তোফায়েল আহমেদ, আমীর হোসেন আমু আওয়ামী লীগে আছেন। কোনো কোনো সময় বিবেকবর্জিত কথাবার্তাও বলেন, ভালো লাগে না। ধীরে ধীরে সব মূল্যবোধ কেমন যেন ম্রিয়মাণ হয়ে যাচ্ছে, অস্তিত্বহীন হয়ে যাচ্ছে। গত ১৬ ডিসেম্বর নির্বাচন উপলক্ষে আতোয়ারকে গ্রেফতার করা হয়েছিল। আতোয়ার একজন প্রবীণ বীর মুক্তিযোদ্ধা। দুই হাতে হ্যান্ডকাফ লাগিয়েছিল। হ্যান্ডকাফ লাগানোর বিধিবিধান এক আসামি হলে আসামির হাতে এক হ্যান্ডকাফ, পুলিশের হাতে আরেক হ্যান্ডকাফ। কোনো মানুষের দুই হাতে একসঙ্গে হ্যান্ডকাফÑ এটা আইনবিরোধী। তবু তা-ই করা হয়েছে। সেই মানুষটার মৃত্যুতে পুলিশ যখন সম্মানি সালাম জানায়, অন্তিম সম্মান জানায়, আমার খুব ঘৃণা লেগেছে। লতিফ সিদ্দিকীর ব্যাপারটাও তাই। যেভাবে মামলা দেওয়া হয়েছে, যেখানে মামলাই হয় না সেখানে বিচারক তার জামিনই মঞ্জুর করেননি! আজ চার-পাঁচ মাস হাই কোর্টে। প্রথম কারণ দর্শানোর নোটিস, সে নোটিসের পর প্রায় দুই মাস। কখনো ছুটি কখনো অন্য কিছু। মামলাটি কোর্টে ওঠে না। এ এক নাগরিক অধিকার খর্ব। ভালো আছি দুই ভাই পাশাপাশি। জানি না শেষ শয্যা কোথায় হবে। তবে আমি আমার শেষ শয্যা গ্রামের বাড়ি ছাতিহাটিতে মা-বাবার পায়ের কাছে স্থির করে রেখেছি। জন্মের পর নাড়ি কেটে যে জুমাঘরের পাশে পুঁতেছিল সেখানেই আমার কবর হবে। তাতে পুলিশ বিদায়ী সালাম দিতে পারবে না, দক্ষিণ প্লাজায় জানাজা পড়া যাবে না- এ অভিপ্রায় সরকারকে আগেই জানিয়েছি, সংসদকে জানিয়েছি।

কেন যেন ধীরে ধীরে আমাদের সব সুকোমল প্রবৃত্তি এবং অনুভূতিগুলো ভোঁতা হয়ে চলেছে। আমরা এখন আর অনেক কিছুতেই আকার-বিকার করি না। যে বাঙালি জাতি একসময় ছিল হৃদয়বৃত্তিতে বিশ্বসেরা, সেই বাঙালি কেমন যেন ক্ষয়িষ্ণু হয়ে পড়েছে। আসল-নকলের পার্থক্য নেই, সত্য-মিথ্যার বিচার নেই। যেখানে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব হবেন সবার, সেখানে তিনি আজও বিতর্কিত। কেন যেন মীমাংসিত কিছু নেই। সব নিয়ে টানাটানি। সত্য বললেই যত সব মুশকিল। এবার শোকের মাস আগস্টে যে রংবেরং দেখলাম বড় দুর্ভাবনায় আছি।

’৭৫-এর ১৫ আগস্ট পর্যন্ত আমাদের কোনো শোক ছিল না। বরং পরম আনন্দ। তবে কেন এখন ১ আগস্ট থেকেই মাতম করতে গিয়ে দানবনৃত্য করি? কত বললাম কেউ শুনল না, কেউ বুঝতে চাইল না। কাজ করানো কামলাকেও মজুরি দিতে হয়। কিন্তু বঙ্গবন্ধুর দুর্ভাগ্য, রাতদিন তার ৭ মার্চের ভাষণ বাজানো হয়, কারও কোনো আকার-বিকার নেই। কারও কবরে ৭ মার্চের ভাষণ বাজানো কতটা যুক্তিযুক্ত কাউকে বোঝাতে পারলাম না। ২৮ আগস্ট টাঙ্গাইল শহীদস্মৃতি পৌর উদ্যানে যুবলীগের কোনো অনুষ্ঠান ছিল। শুরু ১১টায়, শেষ হয়েছিল আড়াই-৩টায়। লোকসংখ্যা ছিল ৩৬১ জন সেটাও আবার খাওয়ার সময়। সকাল ৭টায় প্রথম বঙ্গবন্ধুর ভাষণ শুনলাম। শেষ হতে আবার, তারপর আবার। এক নাগাড়ে তিনবার। তারপর ‘যদি রাত পোহালে শোনা যেত বঙ্গবন্ধু মরে নাই’ আবার ৭ মার্চের ভাষণ। প্রায় সাড়ে ৯টা পর্যন্ত না হলেও ২০ বার ভাষণটি বাজানো হয়েছিল। কেন যেন মনে হচ্ছিল, হায়রে কপাল! জাতির পিতার মরেও শান্তি নেই। তারই শোকের দিনে তারই মর্যাদাময় ইউনেস্কোর স্বীকৃতিপ্রাপ্ত ৭ মার্চের ভাষণ লোক সংগ্রহ করতে বার বার বাজানো হচ্ছে। বলার কেউ নেই। লুঙ্গি পরেই পৌর উদ্যানে গিয়ে মাইকম্যানকে বলেছিলাম, ওষুধ বিক্রির ক্যানভাসের মতো বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ বাজিয়ে তোমাদের লোক সংগ্রহ করতে কে বলেছে? লোকটি আমতা আমতা করছিল। বলেছিলাম, আর একবার যদি এভাবে যখন তখন ৭ মার্চের ভাষণ বাজাও তোমার বিচার হবে। ৭ মার্চের ভাষণের কত মর্যাদা কেন যেন কেউ বুঝতে চায় না। এই তো আর কদিন পর বঙ্গবন্ধুর শততম জন্মবার্ষিকী পালন করা হবে। এটা সারা দেশের সব মানুষের হলে কতই না ভালো হতো। কিন্তু তা হবে না, হবে গোষ্ঠী, পরিবার আর সরকারের মধ্যে সীমাবদ্ধ। যেটা আমাদের বড় বেশি হতাশ করে। সাজঘরে শিল্পীর তুলিতে আঁকা কোনো ছবি আমাদের নেতা নয়, টুঙ্গিপাড়ার শেখ লুৎফর রহমান আর সায়েরা খাতুনের সন্তান বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান আমাদের পিতা, আমাদের নেতা। কি দুর্ভাগ্য! ইদানীং সব অফিস-আদালতে বঙ্গবন্ধুর নকল ছবি। ওই ছবি তো আমাদের নেতার নয়, বঙ্গবন্ধুর নয়। আমাদের নেতা বঙ্গবন্ধুর বাঁ গালে ছিল জ্বলজ্বলে উজ্জ্বল তিল; যা আমাদের মোহিত করত, উজ্জীবিত করত। আমাদের বঙ্গবন্ধু আমাদের পিতা আমাদের নেতা আর আজকের ছবির বঙ্গবন্ধু মোটেই এক নয়। কোটি কোটি সরকারি টাকা খরচ করে নকল ছবি ছেপে জাতিকে বিভ্রান্ত করা হচ্ছে; এর প্রতিকার কী? জাতির পিতাকে নিয়ে জাতির নেতাকে নিয়ে যা খুশি তা করা যায় না। আমার যেমন পরিচিতি চিহ্ন ডান হাতের অনামিকা ও মধ্যমায় ক্ষত, ঠিক তেমনি বঙ্গবন্ধুর পরিচিতি চিহ্ন তাঁর বাঁ গালে জ্বলজ্বলে উজ্জ্বল তিল। সেটা কোনো শিল্পীর পন্ডিতিতে ধুয়েমুছে সাফ করে দিলে কে তার বিচার করবে? মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দয়া করে কি একটু দেখবেন?

লেখক : রাজনীতিক।

www.ksjleague.com

এই বিভাগের আরও খবর
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
সর্বশেষ খবর
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টস জিতে ব্যাটিংয়ে আফগানিস্তান
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টস জিতে ব্যাটিংয়ে আফগানিস্তান

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

জাপানের প্রথম মহিলা প্রধানমন্ত্রী হতে পারেন তাকাইচি
জাপানের প্রথম মহিলা প্রধানমন্ত্রী হতে পারেন তাকাইচি

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর আন্তঃঘাঁটি বাস্কেটবল প্রতিযোগিতা সমাপ্ত
বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর আন্তঃঘাঁটি বাস্কেটবল প্রতিযোগিতা সমাপ্ত

৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুরে পাহাড়ি ঢলে ঝিনাইগাতীর মহারশি নদীর পানি বিপদসীমার ওপর
শেরপুরে পাহাড়ি ঢলে ঝিনাইগাতীর মহারশি নদীর পানি বিপদসীমার ওপর

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ৩টি পরিবারের পাশে তারেক রহমান
বগুড়ায় অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ৩টি পরিবারের পাশে তারেক রহমান

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ক্লিন সিটি গড়তে নতুন ল্যান্ডফিল্ড কেনা হবে: মেয়র
ক্লিন সিটি গড়তে নতুন ল্যান্ডফিল্ড কেনা হবে: মেয়র

২০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আলোচনা ছাড়া কর্মসূচি গণতন্ত্রের জন্য শুভ নয় : মির্জা ফখরুল
আলোচনা ছাড়া কর্মসূচি গণতন্ত্রের জন্য শুভ নয় : মির্জা ফখরুল

২০ মিনিট আগে | রাজনীতি

বাসের ধাক্কায় দুই মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
বাসের ধাক্কায় দুই মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঝুঁকিপূর্ণ জনগোষ্ঠীর সহায়তায় জলবায়ু অর্থায়ন ন্যায্যভাবে বণ্টন করতে হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা
ঝুঁকিপূর্ণ জনগোষ্ঠীর সহায়তায় জলবায়ু অর্থায়ন ন্যায্যভাবে বণ্টন করতে হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

বলিভিয়ায় বাল্যবিবাহ বন্ধে আইন পাস
বলিভিয়ায় বাল্যবিবাহ বন্ধে আইন পাস

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদ্যালয়ে ঘুষকাণ্ড: অফিস সহায়ককে বের করে দেওয়ার অভিযোগ প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে
বিদ্যালয়ে ঘুষকাণ্ড: অফিস সহায়ককে বের করে দেওয়ার অভিযোগ প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাকসু-চাকসু নির্বাচন ভালোভাবে হবে, উদ্বেগ নেই: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
রাকসু-চাকসু নির্বাচন ভালোভাবে হবে, উদ্বেগ নেই: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

২০২৬ সালের অমর একুশে বইমেলা শুরু ১৭ ডিসেম্বর
২০২৬ সালের অমর একুশে বইমেলা শুরু ১৭ ডিসেম্বর

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ভারতে গেল মাত্র ৫৬.২৫ মেট্রিকটন ইলিশ
ভারতে গেল মাত্র ৫৬.২৫ মেট্রিকটন ইলিশ

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়
কলাপাড়ায় জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় খাবার অযোগ্য বিট লবণ জব্দ, লাখ টাকা জরিমানা
বগুড়ায় খাবার অযোগ্য বিট লবণ জব্দ, লাখ টাকা জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডাসারে অবৈধ বালু উত্তোলনে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান
ডাসারে অবৈধ বালু উত্তোলনে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীপুরে উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল অনুষ্ঠিত
শ্রীপুরে উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিনপন্থী নেতা মাহমুদ খলিলকে আলজেরিয়া অথবা সিরিয়াতে প্রত্যাবর্তনের নির্দেশ
ফিলিস্তিনপন্থী নেতা মাহমুদ খলিলকে আলজেরিয়া অথবা সিরিয়াতে প্রত্যাবর্তনের নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদের আইনিভিত্তি ব্যতীত নির্বাচন শহীদের রক্তের সাথে বেঈমানি: রাশেদ প্রধান
জুলাই সনদের আইনিভিত্তি ব্যতীত নির্বাচন শহীদের রক্তের সাথে বেঈমানি: রাশেদ প্রধান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মহাজাগতিক আঘাত নতুন জীবনের জন্ম দিতে পারে, বলছে গবেষণা
মহাজাগতিক আঘাত নতুন জীবনের জন্ম দিতে পারে, বলছে গবেষণা

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

১১ বছর পর ফিফা র‌্যাঙ্কিংয়ে শীর্ষে স্পেন
১১ বছর পর ফিফা র‌্যাঙ্কিংয়ে শীর্ষে স্পেন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানিকগঞ্জে নকল সাবান কারখানায় অভিযান
মানিকগঞ্জে নকল সাবান কারখানায় অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে পানিতে ডুবে দাদা-নাতির মৃত্যু
বাগেরহাটে পানিতে ডুবে দাদা-নাতির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একই সঙ্গে কুরআনের হাফেজ হলেন দুই ভাই
একই সঙ্গে কুরআনের হাফেজ হলেন দুই ভাই

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফ্রান্সে পেশাজীবী সংগঠনগুলোর ধর্মঘট, চাপে ম্যাক্রো
ফ্রান্সে পেশাজীবী সংগঠনগুলোর ধর্মঘট, চাপে ম্যাক্রো

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্তঃবাহিনী সাঁতার, ওয়াটারপোলো ও ডাইভিং প্রতিযোগিতা সমাপ্ত
আন্তঃবাহিনী সাঁতার, ওয়াটারপোলো ও ডাইভিং প্রতিযোগিতা সমাপ্ত

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৮ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়
৮ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল
আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি
চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন