শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৩ সেপ্টেম্বর, ২০১৯

উন্নয়নের রূপকার এক কর্মবীর

ড. মোহাম্মদ আবদুল মজিদ
প্রিন্ট ভার্সন
উন্নয়নের রূপকার এক কর্মবীর

স্থানীয় সরকার কিংবা বাংলাদেশের গ্রামীণ অবকাঠামো উন্নয়নে পথিকৃৎ প্রকৌশলী কামরুল ইসলাম সিদ্দিক। প্রায় চার দশক স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদফতরের প্রধান প্রকৌশলীসহ বিভিন্ন উচ্চপদে দায়িত্ব পালনকালে দেশের অবকাঠামো উন্নয়নে ব্যাপক ভূমিকা রেখে উন্নয়নের প্রবাদপুরুষে পরিণত হন তিনি।

একজন বড় মানের উন্নয়ন উদ্ভাবক ও সৃজনশীল মানুষ ছিলেন তিনি। বাংলাদেশের ‘পল্লী অবকাঠামো উন্নয়ন’ ভাবনায় তাঁর দক্ষ প্রশাসনিক প্রজ্ঞা, উদ্যোগ ও উদ্যমকে কৃতজ্ঞচিত্তে দেশবাসী মনে রাখবে বহুদিন। ৬৮ হাজার গ্রামের মানুষের যাতায়াত, যোগাযোগ, তাদের স্বাস্থ্যসেবা, সুপেয় পানির উৎস-আধার নির্মাণ, হাটবাজার উন্নয়নের দ্বারা অর্থনৈতিক কর্মকান্ডে গতিশীলতা আনয়নে যার উদ্ভাবনীশক্তি, দৃষ্টি ও সৃজনশীল কর্মোদ্যোগ ছিল সবার কাছে প্রশংসনীয় তিনিই প্রকৌশলী, দক্ষ প্রশাসক, পল্লী উন্নয়নের রূপকার, কর্মবীর, বীর মুক্তিযোদ্ধা কামরুল ইসলাম সিদ্দিক।

সরকারি কর্মকাঠামোর মধ্যেই তিনি গড়ে তুলেছিলেন দেশের সেরা প্রকৌশল প্রতিষ্ঠান ‘স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদফতর’। বিশ্বব্যাংকের বিশেষ সমীক্ষায় ১৯৯৭ সালে এই সংস্থাকে ‘সরকার-অভ্যন্তরেই স্বশাসিত সফল সরকার’ বলে অভিহিত করা হয়। এই প্রতিষ্ঠানটিকে তিনি তাঁর প্রগাঢ় প্রজ্ঞা ও দূরদৃষ্টির আলপনায় একটি মহীরুহ সংগঠন হিসেবে গড়ে তুলেছিলেন, যা পাবলিক সেক্টরে একটি উন্নয়ন মডেল হিসেবে পরিচিতি পেয়েছে।

সংস্থা হিসেবে দেশব্যাপী এলজিইডির কর্মদক্ষতা এবং এর কার্যকারিতাকে লাগসই ও টেকসইকরণে তাঁর একটি দূরদৃষ্টিসম্পন্ন পদক্ষেপ ও কর্মপরিকল্পনা আজ বিশেষভাবে প্রণিধানযোগ্য। লক্ষণীয়, দেশের সব জেলা সদরে এলজিইডির যে প্রশাসনিক ভবন নির্মিত হয়েছে, সেখানে পরিচয় পাওয়া যায় তাঁর টেকসই পরিকল্পনা প্রৎকর্ষতার। চার তলা এই ভবনের মধ্যবর্তী দোতলায় চলে দাফতরিক কাজ। শীর্ষতলায় আছে মধ্যমমানের রেস্ট হাউস, সেখানে পরিদর্শনে আসা দাতা সংস্থা কিংবা সরকারি কর্মকর্তা তথা অতিথিদের প্রযোজ্যমতো আপ্যায়ন-আবাসনের ব্যবস্থা এবং এই ভবনের নিচতলায় অবধারিতভাবে রাখা হয়েছে একটি মিনি ল্যাবরেটরি সেখানে এলজিইডির বিভিন্ন প্রকল্পের কাজের গুণমান স্থানীয়ভাবে পরীক্ষা-নিরীক্ষার তৎক্ষণাৎ সুব্যবস্থা গড়ে তোলা হয়েছে। দাতা সংস্থা, সাহায্য সংগঠন, সরকারি পরিবীক্ষণ পরিদর্শন দল এই ব্যবস্থাকে অত্যন্ত গঠনমূলক ও কার্যকর হিসেবে পেয়ে থাকে। শতাব্দীপুরান পূর্ত, সড়ক ও জনপথ অধিদফতরের স্থানীয় কার্যালয়গুলোয় এ ধরনের স্বয়ংক্রিয় ব্যবস্থা নেই বা গড়ে ওঠেনি। পার্থক্য এখানেই। ইদানীং এলজিইডি নির্মিত কিংবা মেরামতকৃত সড়ক ও ভবন অবকাঠামোগুলোয় স্বল্পসময়ের মধ্যে দৈন্যদশা যখন পরিলক্ষিত হয় তখনই কামরুল ইসলাম সিদ্দিক কিংবা তাঁর অব্যবহিত পরের প্রধান প্রকৌশলীদের অভাব দারুণভাবে অনুভূত হয়। এলজিইডি নির্মিত অবকাঠামোসমূহের গুণগতমান নিশ্চিতকরণ, উন্নয়ন, সমন্বয় ও টেকসইকরণের উদ্যোগে কামরুল ইসলাম সিদ্দিকের মতো ব্যক্তিত্বসম্পন্ন প্রতিশ্রুতিশীল নেতৃত্বের  অভাব প্রকট হয়ে উঠছে।

স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদফতরের প্রধান হিসেবে তাঁর উন্নয়ন পরিকল্পনা ও তৎপরতা আন্তর্জাতিক দাতা গোষ্ঠীদের মাঝে বরাবরই ব্যাপক আগ্রহের সৃষ্টি করে। বিশেষ করে বিশ্বব্যাংক, এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক, জাইকা, জেবিক, কেএফডব্লিউ, সৌদি ডেভেলপমেন্ট ফান্ড, ওপেক, ইউএসএইড, সিডা, ড্যানিডা প্রভৃতি উন্নয়ন সহযোগী তাঁর প্রস্তাবিত প্রকল্পে স্বতঃপ্রণোদিত হয়ে সাহায্য করতে এগিয়ে আসত। ১৯৮০-এর দশকের মধ্যবর্তী সময়ে বিশ্বব্যাংক ও আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) বাংলাদেশের অবকাঠামো উন্নয়নের সফল পর্ব হিসেবে চিহ্নিত করেছিল, প্রকৃতপ্রস্তাবে যা ছিল ইদানীংকালের উন্নয়ন অবকাঠামোর ভিত্তি আর এই সাফল্যের পেছনে অন্যতম প্রাণপুরুষ ছিলেন প্রকৌশলী কামরুল ইসলাম সিদ্দিক। বিশ্বব্যাংক ১৯৯৪ সালে এড়াবৎহসবহঃ ঃযধঃ ড়িৎশং, ৎবভড়ৎসরহম ঃযব ঢ়ঁনষরপ ংবপঃড়ৎ শিরোনামে একটি প্রতিবেদনে এলজিইডিকে বাংলাদেশের একটি সফল ও কার্যকর সরকারি প্রতিষ্ঠান হিসেবে উল্লেখ করে (বিশ্বব্যাংকের উল্লিখিত রিপোর্টটি তৈরিতে সহযোগিতা করেছিলেন ড. আকবর আলি খান, ড. মসিউর রহমানসহ এ দেশের নীতিনির্ধারক ও উন্নয়ন বিশেষজ্ঞরা)।

যে কোনো সফল ব্যবস্থাপকের অন্যতম গুণ ঞড় মবঃ ঃযব ডড়ৎশ ফড়হব. কামরুল ইসলাম সিদ্দিক সে বিচারে ও বিবেচনায় ছিলেন অত্যন্ত সফল সুকৃতির স্মারক। তিনি জানতেন, কীভাবে অন্যকে কাজে উদ্দীপ্ত করতে হয়, কীভাবে কাজ আদায় করতে হয়। নিজে ছিলেন বীর মুক্তিযোদ্ধা। মহান মুক্তিযুদ্ধের কর্ম-উদ্দীপনার প্রেরণা তাঁর মধ্যে ছিল সতত বহমান। যে কোনো সমস্যা ও সংকট-সন্ধিক্ষণে একজন কামরুল ইসলাম সিদ্দিকের ম্যানেজারিয়াল হস্তক্ষেপের প্রত্যাশা জেগে উঠত সবার মনে। মনে করা হতো তিনি এর একটা সফল সমাধানের পথ বাতলে দিতে পারবেন।

‘কানেকটিং বাংলাদেশ’ শব্দটির সঙ্গে আজ এ দেশের অনেকেই পরিচিত। কিন্তু শব্দটিকে এ দেশের আর্থ-সামাজিক পরিবর্তনে সফলভাবে প্রয়োগ করেন কামরুল ইসলাম সিদ্দিক। তাঁর উদ্যোগেই গ্রামের সঙ্গে উপজেলা, উপজেলা থেকে জেলা এবং জেলা থেকে রাজধানী পর্যন্ত সংযোগ স্থাপনের মাধ্যমে তিনি বাংলাদেশের যোগাযোগব্যবস্থায় আমূল পরিবর্তন আনেন এবং এভাবে দেশকে দারিদ্র্য বিমোচনের পথে অনেকটা এগিয়ে দিয়ে গেছেন। আমলাতান্ত্রিক জটিলতার বৃত্ত ভেঙে, সরকারের একটি ক্ষুদ্র পল্লী পূর্ত কর্মসূচি সেলকে প্রথমে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল ব্যুরো (খএঊই) এবং পরবর্তীকালে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদফতর (খএঊউ)-এ রূপান্তরিত করে পল্লী অবকাঠামো উন্নয়নে তিনি বিশাল ভূমিকা রেখে গেছেন।

তিনি নিজে ছিলেন তথ্যপ্রযুক্তির ব্যবহারের অন্যতম প্রবক্তা। এলজিইডির যাবতীয় কার্যক্রমে কম্পিউটারের বহুল ব্যবহার নিশ্চিতকরণে, প্রকল্প প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন অগ্রগতি পরিবীক্ষণে প্রযোজ্য সফটওয়্যার সংস্থাপনে ও নিত্যব্যবহারে, ডকুমেন্টেশন ব্যবস্থাপনায় তাঁর অত্যন্ত আধুনিক কর্মপরিবেশের পরিচয় নির্দেশ করে। সরকারি সংস্থাগুলোর মধ্যে এলজিইডির ওয়েব পেজটি সম্ভবত সুপ্রাচীন। ‘ডিজিটাল’ শব্দটির সঙ্গে বাংলাদেশের অনেকেই আজ পরিচিত। এ দেশের ডিজিটাল টেকনোলজির যাত্রা হয় কামরুল ইসলাম সিদ্দিকের হাত দিয়ে ১৯৯০-এর দশকে। উন্নয়ন পরিকল্পনার শর্ত হিসেবে দেশে যে কোনো স্থাপনা বা অবকাঠামো তৈরির প্রয়োজনীয়তাকে সহজতর করার জন্য জিআইএস (এবড়মৎধঢ়যরপধষ ওহভড়ৎসধঃরড়হ ঝুংঃবস) চালু করে তিনি এ দেশের প্রযুক্তিতে আনেন যুগান্তকারী বিপ্লব। নদী-নালা, খাল-বিল, সড়ক-জনপথসহ সব বিষয়ে সচিত্র তথ্যসমৃদ্ধ ডিজিটাল বেইজ মানচিত্রের মাধ্যমে সারা দেশকে উপস্থাপন করে তিনি প্রযুক্তির মহাসড়কে বাংলাদেশকে নিয়ে যান। তিনি প্রমাণ করে দেখালেন, রাজধানী থেকে সহজেই, দেশের যে কোনো স্থানের অবস্থান নির্ণয় করে সেখানকার উন্নয়ন পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করা সম্ভব। আধুনিক তথ্যপ্রযুক্তি দ্বারা যে কয়েকটি সরকারি দফতর অফিস ব্যবস্থাপনা পদ্ধতি প্রবর্তন করেছিল, এলজিইডি তার অন্যতম।

বাংলাদেশ আজ খাদ্য উৎপাদনে স্বনির্ভর অথচ স্বাধীনতা-উত্তরকালে এ দেশে খাদ্য ঘাটতি ছিল একটি নিয়মিত ব্যাপার। প্রতি বছর খাদ্যের চাহিদা মেটাতে সরকারকে বিদেশ থেকে প্রচুর খাদ্যশস্য আমদানি করতে হতো। ফলে বৈদেশিক মুদ্রার উল্লেখযোগ্য অংশই ব্যয় হতো খাদ্য আমদানিতে। কিন্তু স্বাধীনতার প্রায় পাঁচ দশকের প্রান্তে এসে বাংলাদেশের আজকের খাদ্য পরিস্থিতির চিত্রটা সম্পূর্ণ পাল্টে গেছে। আজ আমরা নিজেদের চাহিদা পূরণ করে খাদ্য রপ্তানির কথা চিন্তা করতে পারছি। একসময় কৃষিনির্ভর বাংলাদেশের উৎপাদনব্যবস্থা ছিল অনেকটাই প্রকৃতির দাক্ষিণ্য কিংবা ব্যয়বহুল সেচব্যবস্থানির্ভর। ফলে কৃষকের স্বাভাবিক উৎপাদনকর্ম প্রায়ই সেচের পানির অভাবে বিঘিœত হতো। কামরুল ইসলাম সিদ্দিক এ সমস্যা নিরসনে শুষ্ক মৌসুমে পানি সংরক্ষণ করে চাষের জন্য রাবার ড্যাম (জঁননবৎ উধস) প্রকল্প চালু করেন। ১৯৯৫ সালে চীন সরকারের কারিগরি সহায়তায় কক্সবাজার জেলায় দুটি রাবার ড্যাম পাইলট প্রকল্প চালু করে এলজিইডি। পরবর্তীকালে রাবার ড্যাম প্রকল্পকে আন্তর্জাতিক বার্তা সংস্থা রয়টার্স বাংলাদেশের কৃষকের জীবনভেলা হিসেবে অভিহিত করে। রয়টার্সের তৎকালীন এক প্রতিবেদনে বলা হয়, রাবার ড্যাম কর্মসূচির কারণে বাংলাদেশের ১৩ কোটি মানুষের প্রধান খাদ্য চালের উৎপাদন ২০০৩ সালে ২.৫ কোটি টনে উন্নীত হয়েছে, অথচ এ প্রকল্পের আগে দেশে চালের সর্বোচ্চ উৎপাদন ছিল ২ কোটি টন।

বর্তমান মন্দা পরিস্থিতি নিয়ে যেখানে           পৃথিবীর উন্নত রাষ্ট্রগুলোর নাকাল অবস্থা, তারা তাদের উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে পারা নিয়ে শঙ্কিত, সেখানে আমাদের অর্থনীতির গতি ক্রমোন্নতিতে অগ্রসরমান। আর এর জন্য প্রথমেই যাঁকে কৃতিত্ব দিতে হয় তিনি প্রকৌশলী কামরুল ইসলাম সিদ্দিক। তিনি যদি দেশের যোগাযোগের ক্ষেত্রে উল্লিখিত পরিবর্তনটা না আনতেন তাহলে এটা সম্ভব হতো না। কারণ একটি দেশের আর্থ-সামাজিক পরিবর্তনের প্রথম শর্ত হলো তার যোগাযোগ অবকাঠামোর উন্নয়ন।

কামরুল ইসলাম সিদ্দিক শুধু যে গ্রামীণ অবকাঠামো উন্নয়নে ভূমিকা রেখে গেছেন, তা নয়; পূর্ত মন্ত্রণালয়ের সচিব থাকাকালে তিনি ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে মুক্তিযুদ্ধের ভাস্কর্যটির নির্মাণকাজ শুরু করেছিলেন। বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্র ও ন্যাম ফ্ল্যাট প্রকল্প তাঁরই তত্ত্বাবধানে বাস্তবায়িত হয়। ঢাকার যানজট দূরীকরণে আজকের ফ্লাইওভার-ব্যবস্থা তাঁরই নেতৃত্বে শুরু হয় এবং খিলগাঁও ফ্লাইওভার প্রকল্প সফলভাবে বাস্তবায়ন করে দেশের ইতিহাসে নতুন অধ্যায়ের সূচনা করে দিয়ে গেছেন। কামরুল ইসলাম সিদ্দিকের পদক্ষেপেই পিডিবিতে সর্বোচ্চ বিদ্যুৎ (১৯৯৮ সালে) ২৮০০ মেগাওয়াট উৎপাদনের ইতিহাস তৈরি হয়। নানা দুর্নীতির কারণে যে সময়ে গড়ে প্রতিদিন বিদ্যুৎ উৎপাদন হতো সর্বোচ্চ ১৮০০-২০০০ মেগাওয়াট। মাত্র ১৭ মাসে বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের নিজস্ব প্রকৌশলীদের সমন্বয়ে এ সফলতা অর্জন করেছিলেন তিনি। তিনি সব সময় বিশ্বাস করতেন, যে কোনো সফলতার জন্য টিম সদস্যদের সমন্বয় ও প্রশিক্ষণের বিকল্প নেই।

লেখক : সরকারের সাবেক সচিব এবং

এনবিআরের সাবেক চেয়ারম্যান।

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
মুন্সীগঞ্জে সড়ক মেরামতের দাবিতে বিক্ষোভ
মুন্সীগঞ্জে সড়ক মেরামতের দাবিতে বিক্ষোভ

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি ক্ষমতায় থাকলে নারীরা সুরক্ষিত থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি ক্ষমতায় থাকলে নারীরা সুরক্ষিত থাকে: শামা ওবায়েদ

১৭ সেকেন্ড আগে | ভোটের হাওয়া

‘ধানের শীষ বিজয়ী হলে নতুন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হবেন তারেক রহমান’
‘ধানের শীষ বিজয়ী হলে নতুন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হবেন তারেক রহমান’

৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নিখোঁজের তিন দিন পর ধানক্ষেতে মিলল কৃষকের মরদেহ
নিখোঁজের তিন দিন পর ধানক্ষেতে মিলল কৃষকের মরদেহ

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় মাদক বুপ্রেনরফিনসহ গ্রেফতার ১
বগুড়ায় মাদক বুপ্রেনরফিনসহ গ্রেফতার ১

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধ থাকলে ধানের শীষকে কেউ হারাতে পারবে না: চট্টগ্রামে ইসরাফিল
ঐক্যবদ্ধ থাকলে ধানের শীষকে কেউ হারাতে পারবে না: চট্টগ্রামে ইসরাফিল

১২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বোয়ালমারীতে যুবকের লাশ উদ্ধার
বোয়ালমারীতে যুবকের লাশ উদ্ধার

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কপ-৩০ চুক্তি ভেস্তে যাওয়ার শঙ্কা
কপ-৩০ চুক্তি ভেস্তে যাওয়ার শঙ্কা

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে আইসিটি-বিষয়ক মাস্টার ট্রেইনার প্রশিক্ষণ শুরু
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে আইসিটি-বিষয়ক মাস্টার ট্রেইনার প্রশিক্ষণ শুরু

২০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

'তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে প্রতিটি পরিবারের হাতে ফ্যামিলি কার্ড দেওয়া হবে'
'তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে প্রতিটি পরিবারের হাতে ফ্যামিলি কার্ড দেওয়া হবে'

৩৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বিচারপ্রার্থীদের দুর্ভোগ লাঘবে চালু হচ্ছে ‘ই-ফ্যামেলি কোর্ট’
বিচারপ্রার্থীদের দুর্ভোগ লাঘবে চালু হচ্ছে ‘ই-ফ্যামেলি কোর্ট’

৩৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কোষের বার্ধক্য থামাতে ন্যানোফ্লাওয়ার প্রযুক্তি উদ্ভাবন
কোষের বার্ধক্য থামাতে ন্যানোফ্লাওয়ার প্রযুক্তি উদ্ভাবন

৪৫ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

দৌলতপুরে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে বৃক্ষরোপণ
দৌলতপুরে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে বৃক্ষরোপণ

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাগেরহাটে কবি হিমেল বরকতের পঞ্চম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত
বাগেরহাটে কবি হিমেল বরকতের পঞ্চম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্তদের প্রতি সমবেদনা জানালেন কংগ্রেসওম্যান গ্রেস মেং
বাংলাদেশে ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্তদের প্রতি সমবেদনা জানালেন কংগ্রেসওম্যান গ্রেস মেং

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ধানের শীষকে বিজয়ী করতে সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে লড়তে হবে : মাজেদ বাবু
ধানের শীষকে বিজয়ী করতে সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে লড়তে হবে : মাজেদ বাবু

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকায় ভূমিকম্পে নিহত বগুড়ার রাফিউলের দাফন সম্পন্ন
ঢাকায় ভূমিকম্পে নিহত বগুড়ার রাফিউলের দাফন সম্পন্ন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আধুনিক নগরজীবন মানুষকে অসুস্থ করছে, সতর্ক করলেন বিজ্ঞানীরা
আধুনিক নগরজীবন মানুষকে অসুস্থ করছে, সতর্ক করলেন বিজ্ঞানীরা

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

শার্শার নিজামপুর ইউনিয়নে তৃপ্তির গণসংযোগ
শার্শার নিজামপুর ইউনিয়নে তৃপ্তির গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘নির্বাচনকে নানাভাবে বাধাগ্রস্ত করার চেষ্টা চলছে’
‘নির্বাচনকে নানাভাবে বাধাগ্রস্ত করার চেষ্টা চলছে’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে নতুন আলো ব্রি ধান ১০৩
গোপালগঞ্জে নতুন আলো ব্রি ধান ১০৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিমান বাহিনীর খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের উত্তরাধিকারীদের সংবর্ধনা
বিমান বাহিনীর খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের উত্তরাধিকারীদের সংবর্ধনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জ উন্নয়ন সোসাইটির বৃত্তি পরীক্ষার সনদ প্রদান
মুন্সীগঞ্জ উন্নয়ন সোসাইটির বৃত্তি পরীক্ষার সনদ প্রদান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাইবেরিয়ার বরফে মিলল ৪০ হাজার বছরের প্রাচীন আরএনএ
সাইবেরিয়ার বরফে মিলল ৪০ হাজার বছরের প্রাচীন আরএনএ

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

বিক্রি হয়ে গেল দ্য টেলিগ্রাফ
বিক্রি হয়ে গেল দ্য টেলিগ্রাফ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্যাতিত নারীদের পাশে দাঁড়াতে হবে: ফরিদপুরে কৃষক দল নেতা
নির্যাতিত নারীদের পাশে দাঁড়াতে হবে: ফরিদপুরে কৃষক দল নেতা

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নারায়ণগঞ্জে বিএনপি প্রার্থীর উদ্যোগে ফ্রি মেডিক্যাল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত
নারায়ণগঞ্জে বিএনপি প্রার্থীর উদ্যোগে ফ্রি মেডিক্যাল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

২২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা