শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৯ অক্টোবর, ২০১৯ আপডেট:

কেন এমন দ্বিচারিতা?

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
কেন এমন দ্বিচারিতা?

প্রবাদ আছে, ‘পড়ছে দেশে কলিকাল, ছাগলে চাটে বাঘের গাল’। অনেকটা সে রকম। এত বড় নেতা সারা জীবন বঙ্গবন্ধুর পিন্ডি  চটকে শেষাবধি ১৪-দলীয় জোটে শরিক হয়ে মন্ত্রীও হয়েছেন। এবার বিনা ভোটে এমপি, হজম না হওয়ায় শেষ পর্যন্ত বরিশালে এক মারাত্মক অঘটন ঘটিয়েছেন। যেভাবে হাত-পা ছুড়ে বলেছেন, ভোট হয়নি, আমিও এমপি, তবু আমি সাক্ষী। নৈতিকতা মানুষের সব থেকে বড় সম্পদ। সেটা হারিয়ে ফেললে বন-জঙ্গলের প্রাণীর আর সভ্য মানুষের মধ্যে কোনো তফাত থাকে না। জনাব রাশেদ খান মেনন ভোট পাননি, ভোট হয়নি- সেটা ফলাফল ঘোষণার সময় বললে একজন সত্যিকারের মানবিক গুণের পরিচয় দিতে পারতেন। বরিশালে ওভাবে বলার আগে পদত্যাগ করলেও মানানসই হতো। তার পরও যেভাবে হাত-পা ছুড়ে বলেছেন, ‘কেউ ভোট দিতে পারেনি, আমি সাক্ষী’। ততেও সাংবাদিকরা, সংবাদমাধ্যম আর কী করতে পারেন। তারা তার কথাকে কতটা কী বিকৃতি করতে পারেন? তিনি আছেন, তার কণ্ঠস্বর আছে সেখানে; বিকৃতি করার কী আছে? মানুষের লজ্জা-শরম না থাকলে এমন খোঁড়া যুক্তি দেওয়ার চেষ্টা করে। গত সংসদ ভেঙে দেওয়ার পর রাশেদ খান মেননের গাড়িতে পতাকা উড়িয়ে ঘোরা উচিত ছিল না। বিরক্ত হয়ে বলেছিলাম, সামনে পড়লে তার গাড়ির পতাকা খুলে নেব। তিনি আর সামনে পড়েননি। হঠাৎ একদিন সোনারগাঁয়ের কাছাকাছি কোথায় যেন তার গাড়ি দেখেছিলাম। আমাকে দেখেই কিনা এত জোরে ছুটে গেল আমি অনেক দূর পিছু ধাওয়া করে তার গাড়ি ধরতে পারিনি। রাশেদ খান মেনন প্রবীণ রাজনীতিক। কিন্তু নৌকা ছাড়া নিজের এলাকায় ২ হাজার ভোটও পাবেন না, আবার ঢাকা থেকে নির্বাচিত হওয়া? ক্যাসিনোর টাকা খাওয়া জুয়াড়িদের ক্লাবের সভাপতি হয়ে তিনি তো রাজনীতি করার সব অধিকার হারিয়ে ফেলেছেন। নীতি-নৈতিকতাহীন কারও রাজনীতিতে কোনো জায়গা থাকার কথা নয়। জনাব মেননের ক্ষেত্রে তেমনটাই ঘটেছে। তারা গাছের গোড়াও কাটেন, আগাও খান। তাদের সঙ্গে পারা সত্যিই মুশকিল। কী করে আওয়ামী লীগ নেত্রী তাদের সামাল দেন সেটাই বুঝতে পারি না। তবে এ কথা সত্য, যারা বঙ্গবন্ধুর সাড়ে সর্বনাশ করেছেন তারা অনেকেই তাঁর কন্যা নেত্রী শেখ হাসিনার কাছে ভালোভাবেই জায়গা পেয়েছেন। এটা একেবারে নতুন কথা নয়, আগেকার দিনেও দু-চার জায়গায় এমন সুযোগ-সুবিধা পিতার হত্যাকারীরাও পেয়েছে। তাই একেবারে খুব বেশি বিস্মিত হই না। তবে সভানেত্রী শেখ হাসিনার কাছ থেকে যারা সুযোগ-সুবিধা পেয়ে তার সর্বনাশের চেষ্টা করছে সে কথা ভেবে কষ্ট ও ভয় হয়। আগেই বলেছি, ‘দেশে পড়ছে কলিকাল, ছাগলে চাটে বাঘের গাল’ না বলে করি কী? সন্তানের জন্য যেখানে বাবা-মা জীবন দেন, এখনো সন্তানের মৃত্যুর খবর শুনে অনেক বাবা-মা জ্ঞান হারান, হৃদযন্ত্র বন্ধ হয়ে মৃত্যুবরণ করেন। সেখানে অন্যকে মামলায় ফাঁসিয়ে শুধু শাস্তি দেওয়ার কূটকৌশলে কোনো বাবা তার সন্তান কোলে নিয়ে মাথা কেটে ছিন্ন করতে পারে- এমন ঘটনা ভাবতেই অবাক-বিস্ময় লাগে। আইয়ামে জাহেলিয়ায়ও এমন হয়েছে কিনা বলা যায় না। বাবার কোলে সন্তান নিরাপদ নয়, বাবার কোলে চাচায় গলা কাটে, ভাই সহায়তা করে- এ কোন অসভ্যতা? শুধু অন্ধকার, আলোর কোনো দিশা নেই। মেধাবী ছাত্র আবরারকে ছয় ঘণ্টা পিটিয়ে পিটিয়ে মেধাবী ছাত্ররাই হত্যা করেছে- এখানে মেধার কী মূল্য? মেনে নিলাম, কোনো কারণে রাগ-ক্ষোভ হওয়ায় চড়-থাপ্পড় মারা যেতে পারে। কিন্তু মন-প্রাণ শান্ত হলে সে চড়-থাপ্পড়ের জন্যও তো হৃদয়ের অন্তস্তল দুঃখ-বেদনায় ভরে গেলে ক্ষমা চাইতেও লজ্জা করবে। কদিন হলো নুসরাত হত্যার রায় হয়েছে। ১৬ আসামির ১৬ জনকেই ফাঁসি দেওয়া হয়েছে। কিন্তু ওসির কিছুই হয়নি, এসপিরও কিছু হয়নি। কেউ কেউ বলতেই পারেন, ১৬ জনের ১৬ জন কি হত্যায় একই রকম ভূমিকা পালন করেছে, যে কারণে একই রকম শাস্তি। একই রকম ভূমিকা পালন না করলে যে যতটুকুই করে থাকুক তাদের শাস্তি খুব একটা খারাপ হয়নি। ওসি-এসপিরও এর মধ্যেই শাস্তি হওয়া উচিত ছিল।

সেদিন একজন খুব উৎসাহিত হয়ে আমাকে বেশ কয়েকটি ছবি দিয়েছেন। পিতার সঙ্গে পুত্রের আলোড়ন সৃষ্টি করা ছবি। একটি ছবি খুব সম্ভবত ভিডিও থেকে বের করেছেন। তাই অতটা স্বচ্ছ নয়। কিন্তু ছবিটি হৃদয়গ্রাহী। আমার থুঁতনিতে হাত দিয়ে পিতা কিছু বলছিলেন। আরেকটা টাঙ্গাইলে মওলানা ভাসানী মহাবিদ্যালয় সরকারিকরণ করতে জীবনের শেষবার টাঙ্গাইল গেলে আমরা পাশাপাশি দুজন গাড়িতে জাহাঙ্গীর সেবাশ্রমের গেটে। ছবি দুটো পেয়ে বেশ খুশি হয়েছি। কি আশ্চর্য! ওটাই ছিল ঢাকার বাইরে শেষ অনুষ্ঠান। টাঙ্গাইলের সন্তোষ থেকে তিনি খুলনা গিয়েছিলেন শেখ নাসেরের বাড়িতে। বঙ্গবন্ধুর বাবা শেখ লুৎফর রহমান খুবই অসুস্থ ছিলেন। আমার এলাকার আলম নামে এক হেলিকপ্টার পাইলট তাকে উড়িয়ে নিয়েছিল। আজকের চরম দুঃসময়ে এসব কথা বার বার মনে পড়ে। আজ কদিন বেশ কিছু চিঠি ও ফোন পেয়েছি। সমালোচকরাও প্রশংসা করেছেন। দু-একটি সাক্ষাৎকারে প্রশ্নবিদ্ধ হয়েছি। যে পিতাকে ছাড়া শ্বাস নিতে পারি না তাঁরই কঠোর সমালোচক তাকে অস্বীকারকারী বিএনপির সঙ্গে হাত মেলালাম কী করে? কিছুতেই তাদের বোঝাতে পারিনি। যারা জেগে ঘুমায় তাদের ঘুম ভাঙানো যায় না। ঠিক তেমনি যারা কোনো যুক্তি-বুদ্ধি, ন্যায়-সত্যের পরোয়া করে না, তাদের বোঝানো যায় না। বেশ অনেক বছর আমি কাউকে তেমন কিছু বোঝাতে চাই না। যা বিবেক-বিবেচনা অনুমোদন করে তা-ই করি, তা-ই বলি। জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট গঠনের এক মাস পর কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ তাতে অংশ নিয়েছিল। আমরা বঙ্গবন্ধুর অনুসারী ড. কামাল হোসেনের নেতৃত্বে জাতীয় ঐক্যফ্রন্টে যোগদান করেছিলাম। কখনো বিএনপির সঙ্গে করিনি। ঐক্যফ্রন্টে বিএনপি ছিল একটি শরিক দল। বাংলাদেশের প্রতিটি রাজনৈতিক দল নিয়ে যদি আন্তর্জাতিক একটি সেমিনার বা সভা-সমিতি হয় তাহলে সেখানে ছোট দল বড় দল বিবেচনা হবে না, বিবেচিত হবে নিবন্ধিত দল। এখানে আওয়ামী লীগ, বিএনপি, জাতীয় পার্টি, গণফোরাম আর কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ এসবের ছোট-বড় বিবেচিত হবে না। সভাপতি-সভাপতি, সাধারণ সম্পাদক-সাধারণ সম্পাদক। ছোট দলের সাধারণ সম্পাদক আর বড় দলের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে চেয়ার ছোট বড় করা হবে না। ঐক্যফ্রন্ট গঠনের সময় কথা ছিল ফ্রন্টে জামায়াতের কোনো জায়গা থাকবে না। কিন্তু ড. কামাল হোসেনের নেতৃত্বে অনীহায় বেনামে জামায়াতের পরিচিত নেতাদের জায়গা হয়েছিল। ঐক্যফ্রন্ট গঠনের সময় ড. কামাল হোসেনের যে দুর্বলতা দেখেছি তা হলো তিনি কোনো নেতৃত্ব করতে চান না, তিনি নেতা নন, তিনি একজন কর্মী। যে অবস্থায় ঐক্যফ্রন্ট গঠিত হয়েছিল সে অবস্থায় দৃঢ়চেতা নেতার প্রয়োজন ছিল- সেই নেতৃত্ব দিতে তিনি পুরোপুরি ব্যর্থ হয়েছিলেন। আস্তে আস্তে নেতৃত্ব চলে গিয়েছিল বিএনপির হাতে এবং বিএনপির সার্বিক নেতৃত্বে ছিলেন লন্ডন-প্রবাসী তারেক রহমানের। যেখানে আমাদের কাছ থেকে বিএনপির দেনদরবার করে মনোনয়ন নেওয়ার কথা, সেখানে অনেক তয়তদবির, দেনদরবার এমনকি কাকুতি-মিনতি করে বিএনপির কাছ থেকে আমাদের মনোনয়ন নিতে হয়েছে। কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের চাওয়া ছিল ১০টি। সেখানে শেষ পর্যন্ত দেওয়া হয়েছে ৪টি। তাও আবার শেষ মুহূর্তে ঘাটাইলের আবদুর রশিদ চেয়ারম্যানের মনোনয়ন বাতিল করা হয়েছিল। কারণ হবি ড্রাইভারের ছেলে লুৎফর রহমান খান আজাদ খালেদা জিয়াকে মা বলেন, সেই সুবাদে তারেক রহমান ভাই। তাই ছেলে ও ভাইকে মনোনয়ন না দিয়ে উপায় কী? সেজন্য গামছা মার্কার আবদুর রশিদ চেয়ারম্যানকে কতল করা হয়। অন্যদিকে নাটোরের গামছার প্রার্থী মঞ্জুরুল আলম বিমলকে মনোনয়ন দিয়ে শেষ মুহূর্তে ফজলুর রহমান পটলের স্ত্রীকে দিয়ে হাই কোর্টে রিট করিয়ে মনোনয়ন নিয়ে নেওয়া হয়- এ ধরনের মাদারির খেলে যা হওয়ার তাই হয়েছে। জনগণ ভোট দিতে পারেনি। কিন্তু জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট কোনো প্রতিরোধ গড়ে তুলতে পারেনি। নির্বাচনে তাদের তেমন আগ্রহও ছিল না। ঐক্যফ্রন্ট প্রার্থীদের ধারণা ছিল, ভোট হলেই তারা জিতে যাবেন। কথাটা একেবারে অসত্যও নয়। সরকার মানুষকে যে পরিমাণ ক্ষিপ্ত করেছে তাতে ভোটার ভোট দিতে পারলে বিএনপি যা ভেবেছিল তাই হতো এবং পরিণামে দেশ চলে যেত বিএনপি নেতা তারেক রহমানের হাতে। পরিণতি আরও খারাপ হতো। এ ক্ষেত্রে জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট শুরুতেই তার নেতৃত্ব-কর্তৃত্ব থেকে সরে এসেছে। নির্বাচন-পরবর্তী ফলাফল প্রত্যাখ্যান করে এমনকি পুরো নির্বাচন প্রত্যাখ্যান ছিল ভোটার ও জনগণের অন্তরের কথা বা দাবি। কিন্তু পরবর্তীতে বিএনপির ছয় ও গণফোরামের দুই সদস্য জনগণের আস্থাহীন সংসদে যাওয়ায় ফ্রন্টের দ্বিচারিতাই প্রতীয়মান হয়েছে। যারা ছয় ও দুই সদস্যের লোভ সামলাতে পারে না তারা জাতির জন্য কতটা কী করতে পারে? অন্যদিকে জাতির পাহারাদার হিসেবে জাতীয় সংকটে ফ্রন্টের যেখানে যা করা উচিত ছিল তার কোনো কিছুই কখনো করা হয়নি। নির্বাচন-পরবর্তী সহিংসতায় নিহত, ধর্ষিত ও জ্বালাও-পোড়াওয়ে ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে দাঁড়ানো হয়নি। আমরা দু-চারবার কোথাও কোথাও গেলেও মূল নেতা ড. কামাল হোসেন অথবা সব শীর্ষ নেতা কখনো কোথাও যাননি। তার মানে ঘটনাগুলোকে সেভাবে গুরুত্ব দেওয়া হয়নি। নুসরাত হত্যার প্রতিবাদে সারা দেশ জ্বলে উঠেছিল। প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের আবরার হত্যা জাতিকে যে ধরনের নাড়া দিয়েছে, নুসরাত হত্যা তার চেয়ে কম কিছু ছিল না। সেখানে প্রয়োজনীয় ভূমিকা পালন করা হয়নি। শাহবাগের সামনে যে কর্র্মসূচি দেওয়া হয়েছিল শেষ পর্যন্ত বিএনপির তেমন সাড়া না পাওয়ায় সে প্রোগ্রাম বাতিল না করে পরিত্যাগ করা হয়েছিল। এর আগে গণফোরাম এবং জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট বেশ কয়েকবার সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে প্রোগ্রাম করতে চেয়ে কখনো তা করেনি। কর্মসূচি দিয়ে তা পালন না করা কোনো রাজনৈতিক দলের জন্য, ফ্রন্টের জন্য ভালো নয়। এতে সে দল বা ফ্রন্টের প্রতি জনগণ আস্থা হারায়- যেমনটা হারিয়েছে। যারা সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে রাজনৈতিক প্রোগ্রাম করতে চান তারা কখনো জনগণের পাশে দাঁড়িয়ে রাজনীতি করেন না। সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে কোনো প্রোগ্রাম করতে হলে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের মতো হতে হয়, জেল খাটতে হয়, ফাঁসির আদেশ হলেও হিমালয়ের মতো অবিচল-দৃঢ় থাকতে হয়- এর কিছুই এখন অনেকের মধ্যে নেই। ঐক্যফ্রন্ট নেতা গণফোরামের নেতৃত্বে যদি সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে কোনো সমাবেশ করা হয় তাহলে সেখানে লোকসমাগম হবে কয়েক শ। বিএনপির ভরসায় সমাবেশ করলে বিএনপির সমাবেশে কিছু লোক হলেও ঐক্যফ্রন্টের সমাবেশে বিএনপি অংশগ্রহণ করে অনেক লোকের সমাহার ঘটাবে তা আশা করা একেবারে বাতুলতা। কারণ এমনিতেই বিএনপির বহু নেতা-কর্মীর ড. কামাল হোসেনের ওপর আস্থা নেই। তাই তারা কোনো কাজেই ঝাঁপিয়ে পড়বেন না। আর আগেই বলেছি, ড. কামাল হোসেন নেতৃত্ব করতে চান না, তাই কে আসবে তার ডাকে। তিনি তো ডাকতেই চান না, সবার ডাকে শরিক হতে চান। প্রায় এক বছর ঐক্যফ্রন্ট গঠিত হওয়ার পর ঐক্যফ্রন্টের কোনো যথার্থ কর্মসূচি নেই। নির্বাচনের আগে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ঐক্যফ্রন্টের এক সভা হয়েছিল। সভাটা ঐক্যফ্রন্টের মনে হয়নি, মনে হয়েছে বিএনপির। বেগম খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের নাম ছিল শত কণ্ঠে। আমি বলেছিলাম, বিএনপিতে যোগ দিতে আসিনি, ড. কামাল হোসেনের নেতৃত্বে ঐক্যফ্রন্টের সভায় এসেছি। একই কথা রাজশাহীর মাদ্রাসা মাঠেও বলেছিলাম। সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ড. কামাল হোসেন ছিলেন, মাদ্রাসা মাঠে ছিলেন না। সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে আমাদের একজন, নাগরিক ঐক্যের একজন, জেএসডির দুজন বিএনপির না হলেও ২৫ বক্তা বক্তৃতা করেছেন। কোনো নীতি, কোনো শৃঙ্খলা নেই। তাই জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট ত্যাগ করেছে কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ। আমরা জাতীয় পরিবর্তন চাই। সরাসরি তারেক রহমানের হাতে বাংলাদেশের শাসনক্ষমতা চলে যাক তা চাই না। সেজন্য ফ্রন্ট থেকে বেরিয়ে স্বাধীনভাবে জনগণের সেবা করতে চাই। অতিসম্প্রতি ঐক্যফ্রন্টের নেতা মত দিয়েছেন, ভারতবিরোধী কোনো কর্মসূচিতে তিনি অংশ নেবেন না। আমরাও মহান প্রতিবেশী ভারতবিরোধী কোনো কর্মসূচিতে অংশ নেব না। তবে ভারতের ভালো কাজের সহায়তা বা প্রশংসা করব, খারাপ কাজের মুক্তকণ্ঠে নিন্দা করব। কারণ ভারতের কাছে আমরা মাথা বন্ধক দিইনি। ফ্রন্ট ত্যাগ করায় সেজন্য বোধহয় এই কদিনে অনেক সাধুবাদ পেয়েছি। আসলে নিন্দা কিংবা সাধুবাদের জন্য এখন আর তেমন কিছু করি না। তবে ভালো শুনলে ভালো লাগে।

লেখক : রাজনীতিক।

www.ksjleague.com

 

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
সার উৎপাদনে ব্যবহৃত গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা আজ
সার উৎপাদনে ব্যবহৃত গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা আজ

এই মাত্র | অর্থনীতি

সুদানে অপুষ্টিতে এক মাসে ২৩ শিশুর মৃত্যু
সুদানে অপুষ্টিতে এক মাসে ২৩ শিশুর মৃত্যু

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভেনেজুয়েলার আকাশসীমা ঝুঁকি ঘোষণা করলো যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলার আকাশসীমা ঝুঁকি ঘোষণা করলো যুক্তরাষ্ট্র

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভিকারুননিসায় রবিবারের সব পরীক্ষা স্থগিত
ভিকারুননিসায় রবিবারের সব পরীক্ষা স্থগিত

৩০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

৩৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে প্লট জালিয়াতির মামলায় যুক্তিতর্ক উপস্থাপন আজ
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে প্লট জালিয়াতির মামলায় যুক্তিতর্ক উপস্থাপন আজ

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন
টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন

৪৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৫৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

টেলিকম খাত পুনর্গঠনে গেজেট প্রকাশ, মধ্যস্বত্বভোগী লাইসেন্স বাতিল
টেলিকম খাত পুনর্গঠনে গেজেট প্রকাশ, মধ্যস্বত্বভোগী লাইসেন্স বাতিল

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পেরুর সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
পেরুর সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে
পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার ঘরের মাঠে নটিংহ্যামের কাছে বিধ্বস্ত লিভারপুল
এবার ঘরের মাঠে নটিংহ্যামের কাছে বিধ্বস্ত লিভারপুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২৩ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি
২৩ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে গাজায় আবারও ইসরায়েলি হামলা, নিহত অন্তত ২৪
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে গাজায় আবারও ইসরায়েলি হামলা, নিহত অন্তত ২৪

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জামাতে নফল নামাজের আয়োজন
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জামাতে নফল নামাজের আয়োজন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্ষতিগ্রস্ত ভবনগুলোর নিরাপত্তাঝুঁকি খতিয়ে দেখতে তদন্ত কমিটি
ক্ষতিগ্রস্ত ভবনগুলোর নিরাপত্তাঝুঁকি খতিয়ে দেখতে তদন্ত কমিটি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সর্বদা পরকালের জন্য প্রস্তুত থাকার গুরুত্ব
সর্বদা পরকালের জন্য প্রস্তুত থাকার গুরুত্ব

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফিলিস্তিনে ইসহাক (আ.)-এর স্মৃতি ও সমাধি
ফিলিস্তিনে ইসহাক (আ.)-এর স্মৃতি ও সমাধি

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন
রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল
ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার
চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা