শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৯ অক্টোবর, ২০১৯ আপডেট:

কেন এমন দ্বিচারিতা?

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
কেন এমন দ্বিচারিতা?

প্রবাদ আছে, ‘পড়ছে দেশে কলিকাল, ছাগলে চাটে বাঘের গাল’। অনেকটা সে রকম। এত বড় নেতা সারা জীবন বঙ্গবন্ধুর পিন্ডি  চটকে শেষাবধি ১৪-দলীয় জোটে শরিক হয়ে মন্ত্রীও হয়েছেন। এবার বিনা ভোটে এমপি, হজম না হওয়ায় শেষ পর্যন্ত বরিশালে এক মারাত্মক অঘটন ঘটিয়েছেন। যেভাবে হাত-পা ছুড়ে বলেছেন, ভোট হয়নি, আমিও এমপি, তবু আমি সাক্ষী। নৈতিকতা মানুষের সব থেকে বড় সম্পদ। সেটা হারিয়ে ফেললে বন-জঙ্গলের প্রাণীর আর সভ্য মানুষের মধ্যে কোনো তফাত থাকে না। জনাব রাশেদ খান মেনন ভোট পাননি, ভোট হয়নি- সেটা ফলাফল ঘোষণার সময় বললে একজন সত্যিকারের মানবিক গুণের পরিচয় দিতে পারতেন। বরিশালে ওভাবে বলার আগে পদত্যাগ করলেও মানানসই হতো। তার পরও যেভাবে হাত-পা ছুড়ে বলেছেন, ‘কেউ ভোট দিতে পারেনি, আমি সাক্ষী’। ততেও সাংবাদিকরা, সংবাদমাধ্যম আর কী করতে পারেন। তারা তার কথাকে কতটা কী বিকৃতি করতে পারেন? তিনি আছেন, তার কণ্ঠস্বর আছে সেখানে; বিকৃতি করার কী আছে? মানুষের লজ্জা-শরম না থাকলে এমন খোঁড়া যুক্তি দেওয়ার চেষ্টা করে। গত সংসদ ভেঙে দেওয়ার পর রাশেদ খান মেননের গাড়িতে পতাকা উড়িয়ে ঘোরা উচিত ছিল না। বিরক্ত হয়ে বলেছিলাম, সামনে পড়লে তার গাড়ির পতাকা খুলে নেব। তিনি আর সামনে পড়েননি। হঠাৎ একদিন সোনারগাঁয়ের কাছাকাছি কোথায় যেন তার গাড়ি দেখেছিলাম। আমাকে দেখেই কিনা এত জোরে ছুটে গেল আমি অনেক দূর পিছু ধাওয়া করে তার গাড়ি ধরতে পারিনি। রাশেদ খান মেনন প্রবীণ রাজনীতিক। কিন্তু নৌকা ছাড়া নিজের এলাকায় ২ হাজার ভোটও পাবেন না, আবার ঢাকা থেকে নির্বাচিত হওয়া? ক্যাসিনোর টাকা খাওয়া জুয়াড়িদের ক্লাবের সভাপতি হয়ে তিনি তো রাজনীতি করার সব অধিকার হারিয়ে ফেলেছেন। নীতি-নৈতিকতাহীন কারও রাজনীতিতে কোনো জায়গা থাকার কথা নয়। জনাব মেননের ক্ষেত্রে তেমনটাই ঘটেছে। তারা গাছের গোড়াও কাটেন, আগাও খান। তাদের সঙ্গে পারা সত্যিই মুশকিল। কী করে আওয়ামী লীগ নেত্রী তাদের সামাল দেন সেটাই বুঝতে পারি না। তবে এ কথা সত্য, যারা বঙ্গবন্ধুর সাড়ে সর্বনাশ করেছেন তারা অনেকেই তাঁর কন্যা নেত্রী শেখ হাসিনার কাছে ভালোভাবেই জায়গা পেয়েছেন। এটা একেবারে নতুন কথা নয়, আগেকার দিনেও দু-চার জায়গায় এমন সুযোগ-সুবিধা পিতার হত্যাকারীরাও পেয়েছে। তাই একেবারে খুব বেশি বিস্মিত হই না। তবে সভানেত্রী শেখ হাসিনার কাছ থেকে যারা সুযোগ-সুবিধা পেয়ে তার সর্বনাশের চেষ্টা করছে সে কথা ভেবে কষ্ট ও ভয় হয়। আগেই বলেছি, ‘দেশে পড়ছে কলিকাল, ছাগলে চাটে বাঘের গাল’ না বলে করি কী? সন্তানের জন্য যেখানে বাবা-মা জীবন দেন, এখনো সন্তানের মৃত্যুর খবর শুনে অনেক বাবা-মা জ্ঞান হারান, হৃদযন্ত্র বন্ধ হয়ে মৃত্যুবরণ করেন। সেখানে অন্যকে মামলায় ফাঁসিয়ে শুধু শাস্তি দেওয়ার কূটকৌশলে কোনো বাবা তার সন্তান কোলে নিয়ে মাথা কেটে ছিন্ন করতে পারে- এমন ঘটনা ভাবতেই অবাক-বিস্ময় লাগে। আইয়ামে জাহেলিয়ায়ও এমন হয়েছে কিনা বলা যায় না। বাবার কোলে সন্তান নিরাপদ নয়, বাবার কোলে চাচায় গলা কাটে, ভাই সহায়তা করে- এ কোন অসভ্যতা? শুধু অন্ধকার, আলোর কোনো দিশা নেই। মেধাবী ছাত্র আবরারকে ছয় ঘণ্টা পিটিয়ে পিটিয়ে মেধাবী ছাত্ররাই হত্যা করেছে- এখানে মেধার কী মূল্য? মেনে নিলাম, কোনো কারণে রাগ-ক্ষোভ হওয়ায় চড়-থাপ্পড় মারা যেতে পারে। কিন্তু মন-প্রাণ শান্ত হলে সে চড়-থাপ্পড়ের জন্যও তো হৃদয়ের অন্তস্তল দুঃখ-বেদনায় ভরে গেলে ক্ষমা চাইতেও লজ্জা করবে। কদিন হলো নুসরাত হত্যার রায় হয়েছে। ১৬ আসামির ১৬ জনকেই ফাঁসি দেওয়া হয়েছে। কিন্তু ওসির কিছুই হয়নি, এসপিরও কিছু হয়নি। কেউ কেউ বলতেই পারেন, ১৬ জনের ১৬ জন কি হত্যায় একই রকম ভূমিকা পালন করেছে, যে কারণে একই রকম শাস্তি। একই রকম ভূমিকা পালন না করলে যে যতটুকুই করে থাকুক তাদের শাস্তি খুব একটা খারাপ হয়নি। ওসি-এসপিরও এর মধ্যেই শাস্তি হওয়া উচিত ছিল।

সেদিন একজন খুব উৎসাহিত হয়ে আমাকে বেশ কয়েকটি ছবি দিয়েছেন। পিতার সঙ্গে পুত্রের আলোড়ন সৃষ্টি করা ছবি। একটি ছবি খুব সম্ভবত ভিডিও থেকে বের করেছেন। তাই অতটা স্বচ্ছ নয়। কিন্তু ছবিটি হৃদয়গ্রাহী। আমার থুঁতনিতে হাত দিয়ে পিতা কিছু বলছিলেন। আরেকটা টাঙ্গাইলে মওলানা ভাসানী মহাবিদ্যালয় সরকারিকরণ করতে জীবনের শেষবার টাঙ্গাইল গেলে আমরা পাশাপাশি দুজন গাড়িতে জাহাঙ্গীর সেবাশ্রমের গেটে। ছবি দুটো পেয়ে বেশ খুশি হয়েছি। কি আশ্চর্য! ওটাই ছিল ঢাকার বাইরে শেষ অনুষ্ঠান। টাঙ্গাইলের সন্তোষ থেকে তিনি খুলনা গিয়েছিলেন শেখ নাসেরের বাড়িতে। বঙ্গবন্ধুর বাবা শেখ লুৎফর রহমান খুবই অসুস্থ ছিলেন। আমার এলাকার আলম নামে এক হেলিকপ্টার পাইলট তাকে উড়িয়ে নিয়েছিল। আজকের চরম দুঃসময়ে এসব কথা বার বার মনে পড়ে। আজ কদিন বেশ কিছু চিঠি ও ফোন পেয়েছি। সমালোচকরাও প্রশংসা করেছেন। দু-একটি সাক্ষাৎকারে প্রশ্নবিদ্ধ হয়েছি। যে পিতাকে ছাড়া শ্বাস নিতে পারি না তাঁরই কঠোর সমালোচক তাকে অস্বীকারকারী বিএনপির সঙ্গে হাত মেলালাম কী করে? কিছুতেই তাদের বোঝাতে পারিনি। যারা জেগে ঘুমায় তাদের ঘুম ভাঙানো যায় না। ঠিক তেমনি যারা কোনো যুক্তি-বুদ্ধি, ন্যায়-সত্যের পরোয়া করে না, তাদের বোঝানো যায় না। বেশ অনেক বছর আমি কাউকে তেমন কিছু বোঝাতে চাই না। যা বিবেক-বিবেচনা অনুমোদন করে তা-ই করি, তা-ই বলি। জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট গঠনের এক মাস পর কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ তাতে অংশ নিয়েছিল। আমরা বঙ্গবন্ধুর অনুসারী ড. কামাল হোসেনের নেতৃত্বে জাতীয় ঐক্যফ্রন্টে যোগদান করেছিলাম। কখনো বিএনপির সঙ্গে করিনি। ঐক্যফ্রন্টে বিএনপি ছিল একটি শরিক দল। বাংলাদেশের প্রতিটি রাজনৈতিক দল নিয়ে যদি আন্তর্জাতিক একটি সেমিনার বা সভা-সমিতি হয় তাহলে সেখানে ছোট দল বড় দল বিবেচনা হবে না, বিবেচিত হবে নিবন্ধিত দল। এখানে আওয়ামী লীগ, বিএনপি, জাতীয় পার্টি, গণফোরাম আর কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ এসবের ছোট-বড় বিবেচিত হবে না। সভাপতি-সভাপতি, সাধারণ সম্পাদক-সাধারণ সম্পাদক। ছোট দলের সাধারণ সম্পাদক আর বড় দলের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে চেয়ার ছোট বড় করা হবে না। ঐক্যফ্রন্ট গঠনের সময় কথা ছিল ফ্রন্টে জামায়াতের কোনো জায়গা থাকবে না। কিন্তু ড. কামাল হোসেনের নেতৃত্বে অনীহায় বেনামে জামায়াতের পরিচিত নেতাদের জায়গা হয়েছিল। ঐক্যফ্রন্ট গঠনের সময় ড. কামাল হোসেনের যে দুর্বলতা দেখেছি তা হলো তিনি কোনো নেতৃত্ব করতে চান না, তিনি নেতা নন, তিনি একজন কর্মী। যে অবস্থায় ঐক্যফ্রন্ট গঠিত হয়েছিল সে অবস্থায় দৃঢ়চেতা নেতার প্রয়োজন ছিল- সেই নেতৃত্ব দিতে তিনি পুরোপুরি ব্যর্থ হয়েছিলেন। আস্তে আস্তে নেতৃত্ব চলে গিয়েছিল বিএনপির হাতে এবং বিএনপির সার্বিক নেতৃত্বে ছিলেন লন্ডন-প্রবাসী তারেক রহমানের। যেখানে আমাদের কাছ থেকে বিএনপির দেনদরবার করে মনোনয়ন নেওয়ার কথা, সেখানে অনেক তয়তদবির, দেনদরবার এমনকি কাকুতি-মিনতি করে বিএনপির কাছ থেকে আমাদের মনোনয়ন নিতে হয়েছে। কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের চাওয়া ছিল ১০টি। সেখানে শেষ পর্যন্ত দেওয়া হয়েছে ৪টি। তাও আবার শেষ মুহূর্তে ঘাটাইলের আবদুর রশিদ চেয়ারম্যানের মনোনয়ন বাতিল করা হয়েছিল। কারণ হবি ড্রাইভারের ছেলে লুৎফর রহমান খান আজাদ খালেদা জিয়াকে মা বলেন, সেই সুবাদে তারেক রহমান ভাই। তাই ছেলে ও ভাইকে মনোনয়ন না দিয়ে উপায় কী? সেজন্য গামছা মার্কার আবদুর রশিদ চেয়ারম্যানকে কতল করা হয়। অন্যদিকে নাটোরের গামছার প্রার্থী মঞ্জুরুল আলম বিমলকে মনোনয়ন দিয়ে শেষ মুহূর্তে ফজলুর রহমান পটলের স্ত্রীকে দিয়ে হাই কোর্টে রিট করিয়ে মনোনয়ন নিয়ে নেওয়া হয়- এ ধরনের মাদারির খেলে যা হওয়ার তাই হয়েছে। জনগণ ভোট দিতে পারেনি। কিন্তু জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট কোনো প্রতিরোধ গড়ে তুলতে পারেনি। নির্বাচনে তাদের তেমন আগ্রহও ছিল না। ঐক্যফ্রন্ট প্রার্থীদের ধারণা ছিল, ভোট হলেই তারা জিতে যাবেন। কথাটা একেবারে অসত্যও নয়। সরকার মানুষকে যে পরিমাণ ক্ষিপ্ত করেছে তাতে ভোটার ভোট দিতে পারলে বিএনপি যা ভেবেছিল তাই হতো এবং পরিণামে দেশ চলে যেত বিএনপি নেতা তারেক রহমানের হাতে। পরিণতি আরও খারাপ হতো। এ ক্ষেত্রে জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট শুরুতেই তার নেতৃত্ব-কর্তৃত্ব থেকে সরে এসেছে। নির্বাচন-পরবর্তী ফলাফল প্রত্যাখ্যান করে এমনকি পুরো নির্বাচন প্রত্যাখ্যান ছিল ভোটার ও জনগণের অন্তরের কথা বা দাবি। কিন্তু পরবর্তীতে বিএনপির ছয় ও গণফোরামের দুই সদস্য জনগণের আস্থাহীন সংসদে যাওয়ায় ফ্রন্টের দ্বিচারিতাই প্রতীয়মান হয়েছে। যারা ছয় ও দুই সদস্যের লোভ সামলাতে পারে না তারা জাতির জন্য কতটা কী করতে পারে? অন্যদিকে জাতির পাহারাদার হিসেবে জাতীয় সংকটে ফ্রন্টের যেখানে যা করা উচিত ছিল তার কোনো কিছুই কখনো করা হয়নি। নির্বাচন-পরবর্তী সহিংসতায় নিহত, ধর্ষিত ও জ্বালাও-পোড়াওয়ে ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে দাঁড়ানো হয়নি। আমরা দু-চারবার কোথাও কোথাও গেলেও মূল নেতা ড. কামাল হোসেন অথবা সব শীর্ষ নেতা কখনো কোথাও যাননি। তার মানে ঘটনাগুলোকে সেভাবে গুরুত্ব দেওয়া হয়নি। নুসরাত হত্যার প্রতিবাদে সারা দেশ জ্বলে উঠেছিল। প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের আবরার হত্যা জাতিকে যে ধরনের নাড়া দিয়েছে, নুসরাত হত্যা তার চেয়ে কম কিছু ছিল না। সেখানে প্রয়োজনীয় ভূমিকা পালন করা হয়নি। শাহবাগের সামনে যে কর্র্মসূচি দেওয়া হয়েছিল শেষ পর্যন্ত বিএনপির তেমন সাড়া না পাওয়ায় সে প্রোগ্রাম বাতিল না করে পরিত্যাগ করা হয়েছিল। এর আগে গণফোরাম এবং জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট বেশ কয়েকবার সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে প্রোগ্রাম করতে চেয়ে কখনো তা করেনি। কর্মসূচি দিয়ে তা পালন না করা কোনো রাজনৈতিক দলের জন্য, ফ্রন্টের জন্য ভালো নয়। এতে সে দল বা ফ্রন্টের প্রতি জনগণ আস্থা হারায়- যেমনটা হারিয়েছে। যারা সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে রাজনৈতিক প্রোগ্রাম করতে চান তারা কখনো জনগণের পাশে দাঁড়িয়ে রাজনীতি করেন না। সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে কোনো প্রোগ্রাম করতে হলে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের মতো হতে হয়, জেল খাটতে হয়, ফাঁসির আদেশ হলেও হিমালয়ের মতো অবিচল-দৃঢ় থাকতে হয়- এর কিছুই এখন অনেকের মধ্যে নেই। ঐক্যফ্রন্ট নেতা গণফোরামের নেতৃত্বে যদি সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে কোনো সমাবেশ করা হয় তাহলে সেখানে লোকসমাগম হবে কয়েক শ। বিএনপির ভরসায় সমাবেশ করলে বিএনপির সমাবেশে কিছু লোক হলেও ঐক্যফ্রন্টের সমাবেশে বিএনপি অংশগ্রহণ করে অনেক লোকের সমাহার ঘটাবে তা আশা করা একেবারে বাতুলতা। কারণ এমনিতেই বিএনপির বহু নেতা-কর্মীর ড. কামাল হোসেনের ওপর আস্থা নেই। তাই তারা কোনো কাজেই ঝাঁপিয়ে পড়বেন না। আর আগেই বলেছি, ড. কামাল হোসেন নেতৃত্ব করতে চান না, তাই কে আসবে তার ডাকে। তিনি তো ডাকতেই চান না, সবার ডাকে শরিক হতে চান। প্রায় এক বছর ঐক্যফ্রন্ট গঠিত হওয়ার পর ঐক্যফ্রন্টের কোনো যথার্থ কর্মসূচি নেই। নির্বাচনের আগে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ঐক্যফ্রন্টের এক সভা হয়েছিল। সভাটা ঐক্যফ্রন্টের মনে হয়নি, মনে হয়েছে বিএনপির। বেগম খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের নাম ছিল শত কণ্ঠে। আমি বলেছিলাম, বিএনপিতে যোগ দিতে আসিনি, ড. কামাল হোসেনের নেতৃত্বে ঐক্যফ্রন্টের সভায় এসেছি। একই কথা রাজশাহীর মাদ্রাসা মাঠেও বলেছিলাম। সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ড. কামাল হোসেন ছিলেন, মাদ্রাসা মাঠে ছিলেন না। সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে আমাদের একজন, নাগরিক ঐক্যের একজন, জেএসডির দুজন বিএনপির না হলেও ২৫ বক্তা বক্তৃতা করেছেন। কোনো নীতি, কোনো শৃঙ্খলা নেই। তাই জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট ত্যাগ করেছে কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ। আমরা জাতীয় পরিবর্তন চাই। সরাসরি তারেক রহমানের হাতে বাংলাদেশের শাসনক্ষমতা চলে যাক তা চাই না। সেজন্য ফ্রন্ট থেকে বেরিয়ে স্বাধীনভাবে জনগণের সেবা করতে চাই। অতিসম্প্রতি ঐক্যফ্রন্টের নেতা মত দিয়েছেন, ভারতবিরোধী কোনো কর্মসূচিতে তিনি অংশ নেবেন না। আমরাও মহান প্রতিবেশী ভারতবিরোধী কোনো কর্মসূচিতে অংশ নেব না। তবে ভারতের ভালো কাজের সহায়তা বা প্রশংসা করব, খারাপ কাজের মুক্তকণ্ঠে নিন্দা করব। কারণ ভারতের কাছে আমরা মাথা বন্ধক দিইনি। ফ্রন্ট ত্যাগ করায় সেজন্য বোধহয় এই কদিনে অনেক সাধুবাদ পেয়েছি। আসলে নিন্দা কিংবা সাধুবাদের জন্য এখন আর তেমন কিছু করি না। তবে ভালো শুনলে ভালো লাগে।

লেখক : রাজনীতিক।

www.ksjleague.com

 

এই বিভাগের আরও খবর
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
স্বাধীন বিচার বিভাগ
স্বাধীন বিচার বিভাগ
আবারও ভূমিকম্প
আবারও ভূমিকম্প
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
সর্বশেষ খবর
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত
বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল
এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান
বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা
সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক
ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল
সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক
বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

২১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার
হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা
যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা

পূর্ব-পশ্চিম

দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা
দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা
বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা

মাঠে ময়দানে

শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প
শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প

পূর্ব-পশ্চিম

অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের
অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের

পূর্ব-পশ্চিম

টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি
টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে