শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৯ অক্টোবর, ২০১৯ আপডেট:

কেন এমন দ্বিচারিতা?

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
কেন এমন দ্বিচারিতা?

প্রবাদ আছে, ‘পড়ছে দেশে কলিকাল, ছাগলে চাটে বাঘের গাল’। অনেকটা সে রকম। এত বড় নেতা সারা জীবন বঙ্গবন্ধুর পিন্ডি  চটকে শেষাবধি ১৪-দলীয় জোটে শরিক হয়ে মন্ত্রীও হয়েছেন। এবার বিনা ভোটে এমপি, হজম না হওয়ায় শেষ পর্যন্ত বরিশালে এক মারাত্মক অঘটন ঘটিয়েছেন। যেভাবে হাত-পা ছুড়ে বলেছেন, ভোট হয়নি, আমিও এমপি, তবু আমি সাক্ষী। নৈতিকতা মানুষের সব থেকে বড় সম্পদ। সেটা হারিয়ে ফেললে বন-জঙ্গলের প্রাণীর আর সভ্য মানুষের মধ্যে কোনো তফাত থাকে না। জনাব রাশেদ খান মেনন ভোট পাননি, ভোট হয়নি- সেটা ফলাফল ঘোষণার সময় বললে একজন সত্যিকারের মানবিক গুণের পরিচয় দিতে পারতেন। বরিশালে ওভাবে বলার আগে পদত্যাগ করলেও মানানসই হতো। তার পরও যেভাবে হাত-পা ছুড়ে বলেছেন, ‘কেউ ভোট দিতে পারেনি, আমি সাক্ষী’। ততেও সাংবাদিকরা, সংবাদমাধ্যম আর কী করতে পারেন। তারা তার কথাকে কতটা কী বিকৃতি করতে পারেন? তিনি আছেন, তার কণ্ঠস্বর আছে সেখানে; বিকৃতি করার কী আছে? মানুষের লজ্জা-শরম না থাকলে এমন খোঁড়া যুক্তি দেওয়ার চেষ্টা করে। গত সংসদ ভেঙে দেওয়ার পর রাশেদ খান মেননের গাড়িতে পতাকা উড়িয়ে ঘোরা উচিত ছিল না। বিরক্ত হয়ে বলেছিলাম, সামনে পড়লে তার গাড়ির পতাকা খুলে নেব। তিনি আর সামনে পড়েননি। হঠাৎ একদিন সোনারগাঁয়ের কাছাকাছি কোথায় যেন তার গাড়ি দেখেছিলাম। আমাকে দেখেই কিনা এত জোরে ছুটে গেল আমি অনেক দূর পিছু ধাওয়া করে তার গাড়ি ধরতে পারিনি। রাশেদ খান মেনন প্রবীণ রাজনীতিক। কিন্তু নৌকা ছাড়া নিজের এলাকায় ২ হাজার ভোটও পাবেন না, আবার ঢাকা থেকে নির্বাচিত হওয়া? ক্যাসিনোর টাকা খাওয়া জুয়াড়িদের ক্লাবের সভাপতি হয়ে তিনি তো রাজনীতি করার সব অধিকার হারিয়ে ফেলেছেন। নীতি-নৈতিকতাহীন কারও রাজনীতিতে কোনো জায়গা থাকার কথা নয়। জনাব মেননের ক্ষেত্রে তেমনটাই ঘটেছে। তারা গাছের গোড়াও কাটেন, আগাও খান। তাদের সঙ্গে পারা সত্যিই মুশকিল। কী করে আওয়ামী লীগ নেত্রী তাদের সামাল দেন সেটাই বুঝতে পারি না। তবে এ কথা সত্য, যারা বঙ্গবন্ধুর সাড়ে সর্বনাশ করেছেন তারা অনেকেই তাঁর কন্যা নেত্রী শেখ হাসিনার কাছে ভালোভাবেই জায়গা পেয়েছেন। এটা একেবারে নতুন কথা নয়, আগেকার দিনেও দু-চার জায়গায় এমন সুযোগ-সুবিধা পিতার হত্যাকারীরাও পেয়েছে। তাই একেবারে খুব বেশি বিস্মিত হই না। তবে সভানেত্রী শেখ হাসিনার কাছ থেকে যারা সুযোগ-সুবিধা পেয়ে তার সর্বনাশের চেষ্টা করছে সে কথা ভেবে কষ্ট ও ভয় হয়। আগেই বলেছি, ‘দেশে পড়ছে কলিকাল, ছাগলে চাটে বাঘের গাল’ না বলে করি কী? সন্তানের জন্য যেখানে বাবা-মা জীবন দেন, এখনো সন্তানের মৃত্যুর খবর শুনে অনেক বাবা-মা জ্ঞান হারান, হৃদযন্ত্র বন্ধ হয়ে মৃত্যুবরণ করেন। সেখানে অন্যকে মামলায় ফাঁসিয়ে শুধু শাস্তি দেওয়ার কূটকৌশলে কোনো বাবা তার সন্তান কোলে নিয়ে মাথা কেটে ছিন্ন করতে পারে- এমন ঘটনা ভাবতেই অবাক-বিস্ময় লাগে। আইয়ামে জাহেলিয়ায়ও এমন হয়েছে কিনা বলা যায় না। বাবার কোলে সন্তান নিরাপদ নয়, বাবার কোলে চাচায় গলা কাটে, ভাই সহায়তা করে- এ কোন অসভ্যতা? শুধু অন্ধকার, আলোর কোনো দিশা নেই। মেধাবী ছাত্র আবরারকে ছয় ঘণ্টা পিটিয়ে পিটিয়ে মেধাবী ছাত্ররাই হত্যা করেছে- এখানে মেধার কী মূল্য? মেনে নিলাম, কোনো কারণে রাগ-ক্ষোভ হওয়ায় চড়-থাপ্পড় মারা যেতে পারে। কিন্তু মন-প্রাণ শান্ত হলে সে চড়-থাপ্পড়ের জন্যও তো হৃদয়ের অন্তস্তল দুঃখ-বেদনায় ভরে গেলে ক্ষমা চাইতেও লজ্জা করবে। কদিন হলো নুসরাত হত্যার রায় হয়েছে। ১৬ আসামির ১৬ জনকেই ফাঁসি দেওয়া হয়েছে। কিন্তু ওসির কিছুই হয়নি, এসপিরও কিছু হয়নি। কেউ কেউ বলতেই পারেন, ১৬ জনের ১৬ জন কি হত্যায় একই রকম ভূমিকা পালন করেছে, যে কারণে একই রকম শাস্তি। একই রকম ভূমিকা পালন না করলে যে যতটুকুই করে থাকুক তাদের শাস্তি খুব একটা খারাপ হয়নি। ওসি-এসপিরও এর মধ্যেই শাস্তি হওয়া উচিত ছিল।

সেদিন একজন খুব উৎসাহিত হয়ে আমাকে বেশ কয়েকটি ছবি দিয়েছেন। পিতার সঙ্গে পুত্রের আলোড়ন সৃষ্টি করা ছবি। একটি ছবি খুব সম্ভবত ভিডিও থেকে বের করেছেন। তাই অতটা স্বচ্ছ নয়। কিন্তু ছবিটি হৃদয়গ্রাহী। আমার থুঁতনিতে হাত দিয়ে পিতা কিছু বলছিলেন। আরেকটা টাঙ্গাইলে মওলানা ভাসানী মহাবিদ্যালয় সরকারিকরণ করতে জীবনের শেষবার টাঙ্গাইল গেলে আমরা পাশাপাশি দুজন গাড়িতে জাহাঙ্গীর সেবাশ্রমের গেটে। ছবি দুটো পেয়ে বেশ খুশি হয়েছি। কি আশ্চর্য! ওটাই ছিল ঢাকার বাইরে শেষ অনুষ্ঠান। টাঙ্গাইলের সন্তোষ থেকে তিনি খুলনা গিয়েছিলেন শেখ নাসেরের বাড়িতে। বঙ্গবন্ধুর বাবা শেখ লুৎফর রহমান খুবই অসুস্থ ছিলেন। আমার এলাকার আলম নামে এক হেলিকপ্টার পাইলট তাকে উড়িয়ে নিয়েছিল। আজকের চরম দুঃসময়ে এসব কথা বার বার মনে পড়ে। আজ কদিন বেশ কিছু চিঠি ও ফোন পেয়েছি। সমালোচকরাও প্রশংসা করেছেন। দু-একটি সাক্ষাৎকারে প্রশ্নবিদ্ধ হয়েছি। যে পিতাকে ছাড়া শ্বাস নিতে পারি না তাঁরই কঠোর সমালোচক তাকে অস্বীকারকারী বিএনপির সঙ্গে হাত মেলালাম কী করে? কিছুতেই তাদের বোঝাতে পারিনি। যারা জেগে ঘুমায় তাদের ঘুম ভাঙানো যায় না। ঠিক তেমনি যারা কোনো যুক্তি-বুদ্ধি, ন্যায়-সত্যের পরোয়া করে না, তাদের বোঝানো যায় না। বেশ অনেক বছর আমি কাউকে তেমন কিছু বোঝাতে চাই না। যা বিবেক-বিবেচনা অনুমোদন করে তা-ই করি, তা-ই বলি। জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট গঠনের এক মাস পর কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ তাতে অংশ নিয়েছিল। আমরা বঙ্গবন্ধুর অনুসারী ড. কামাল হোসেনের নেতৃত্বে জাতীয় ঐক্যফ্রন্টে যোগদান করেছিলাম। কখনো বিএনপির সঙ্গে করিনি। ঐক্যফ্রন্টে বিএনপি ছিল একটি শরিক দল। বাংলাদেশের প্রতিটি রাজনৈতিক দল নিয়ে যদি আন্তর্জাতিক একটি সেমিনার বা সভা-সমিতি হয় তাহলে সেখানে ছোট দল বড় দল বিবেচনা হবে না, বিবেচিত হবে নিবন্ধিত দল। এখানে আওয়ামী লীগ, বিএনপি, জাতীয় পার্টি, গণফোরাম আর কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ এসবের ছোট-বড় বিবেচিত হবে না। সভাপতি-সভাপতি, সাধারণ সম্পাদক-সাধারণ সম্পাদক। ছোট দলের সাধারণ সম্পাদক আর বড় দলের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে চেয়ার ছোট বড় করা হবে না। ঐক্যফ্রন্ট গঠনের সময় কথা ছিল ফ্রন্টে জামায়াতের কোনো জায়গা থাকবে না। কিন্তু ড. কামাল হোসেনের নেতৃত্বে অনীহায় বেনামে জামায়াতের পরিচিত নেতাদের জায়গা হয়েছিল। ঐক্যফ্রন্ট গঠনের সময় ড. কামাল হোসেনের যে দুর্বলতা দেখেছি তা হলো তিনি কোনো নেতৃত্ব করতে চান না, তিনি নেতা নন, তিনি একজন কর্মী। যে অবস্থায় ঐক্যফ্রন্ট গঠিত হয়েছিল সে অবস্থায় দৃঢ়চেতা নেতার প্রয়োজন ছিল- সেই নেতৃত্ব দিতে তিনি পুরোপুরি ব্যর্থ হয়েছিলেন। আস্তে আস্তে নেতৃত্ব চলে গিয়েছিল বিএনপির হাতে এবং বিএনপির সার্বিক নেতৃত্বে ছিলেন লন্ডন-প্রবাসী তারেক রহমানের। যেখানে আমাদের কাছ থেকে বিএনপির দেনদরবার করে মনোনয়ন নেওয়ার কথা, সেখানে অনেক তয়তদবির, দেনদরবার এমনকি কাকুতি-মিনতি করে বিএনপির কাছ থেকে আমাদের মনোনয়ন নিতে হয়েছে। কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের চাওয়া ছিল ১০টি। সেখানে শেষ পর্যন্ত দেওয়া হয়েছে ৪টি। তাও আবার শেষ মুহূর্তে ঘাটাইলের আবদুর রশিদ চেয়ারম্যানের মনোনয়ন বাতিল করা হয়েছিল। কারণ হবি ড্রাইভারের ছেলে লুৎফর রহমান খান আজাদ খালেদা জিয়াকে মা বলেন, সেই সুবাদে তারেক রহমান ভাই। তাই ছেলে ও ভাইকে মনোনয়ন না দিয়ে উপায় কী? সেজন্য গামছা মার্কার আবদুর রশিদ চেয়ারম্যানকে কতল করা হয়। অন্যদিকে নাটোরের গামছার প্রার্থী মঞ্জুরুল আলম বিমলকে মনোনয়ন দিয়ে শেষ মুহূর্তে ফজলুর রহমান পটলের স্ত্রীকে দিয়ে হাই কোর্টে রিট করিয়ে মনোনয়ন নিয়ে নেওয়া হয়- এ ধরনের মাদারির খেলে যা হওয়ার তাই হয়েছে। জনগণ ভোট দিতে পারেনি। কিন্তু জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট কোনো প্রতিরোধ গড়ে তুলতে পারেনি। নির্বাচনে তাদের তেমন আগ্রহও ছিল না। ঐক্যফ্রন্ট প্রার্থীদের ধারণা ছিল, ভোট হলেই তারা জিতে যাবেন। কথাটা একেবারে অসত্যও নয়। সরকার মানুষকে যে পরিমাণ ক্ষিপ্ত করেছে তাতে ভোটার ভোট দিতে পারলে বিএনপি যা ভেবেছিল তাই হতো এবং পরিণামে দেশ চলে যেত বিএনপি নেতা তারেক রহমানের হাতে। পরিণতি আরও খারাপ হতো। এ ক্ষেত্রে জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট শুরুতেই তার নেতৃত্ব-কর্তৃত্ব থেকে সরে এসেছে। নির্বাচন-পরবর্তী ফলাফল প্রত্যাখ্যান করে এমনকি পুরো নির্বাচন প্রত্যাখ্যান ছিল ভোটার ও জনগণের অন্তরের কথা বা দাবি। কিন্তু পরবর্তীতে বিএনপির ছয় ও গণফোরামের দুই সদস্য জনগণের আস্থাহীন সংসদে যাওয়ায় ফ্রন্টের দ্বিচারিতাই প্রতীয়মান হয়েছে। যারা ছয় ও দুই সদস্যের লোভ সামলাতে পারে না তারা জাতির জন্য কতটা কী করতে পারে? অন্যদিকে জাতির পাহারাদার হিসেবে জাতীয় সংকটে ফ্রন্টের যেখানে যা করা উচিত ছিল তার কোনো কিছুই কখনো করা হয়নি। নির্বাচন-পরবর্তী সহিংসতায় নিহত, ধর্ষিত ও জ্বালাও-পোড়াওয়ে ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে দাঁড়ানো হয়নি। আমরা দু-চারবার কোথাও কোথাও গেলেও মূল নেতা ড. কামাল হোসেন অথবা সব শীর্ষ নেতা কখনো কোথাও যাননি। তার মানে ঘটনাগুলোকে সেভাবে গুরুত্ব দেওয়া হয়নি। নুসরাত হত্যার প্রতিবাদে সারা দেশ জ্বলে উঠেছিল। প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের আবরার হত্যা জাতিকে যে ধরনের নাড়া দিয়েছে, নুসরাত হত্যা তার চেয়ে কম কিছু ছিল না। সেখানে প্রয়োজনীয় ভূমিকা পালন করা হয়নি। শাহবাগের সামনে যে কর্র্মসূচি দেওয়া হয়েছিল শেষ পর্যন্ত বিএনপির তেমন সাড়া না পাওয়ায় সে প্রোগ্রাম বাতিল না করে পরিত্যাগ করা হয়েছিল। এর আগে গণফোরাম এবং জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট বেশ কয়েকবার সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে প্রোগ্রাম করতে চেয়ে কখনো তা করেনি। কর্মসূচি দিয়ে তা পালন না করা কোনো রাজনৈতিক দলের জন্য, ফ্রন্টের জন্য ভালো নয়। এতে সে দল বা ফ্রন্টের প্রতি জনগণ আস্থা হারায়- যেমনটা হারিয়েছে। যারা সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে রাজনৈতিক প্রোগ্রাম করতে চান তারা কখনো জনগণের পাশে দাঁড়িয়ে রাজনীতি করেন না। সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে কোনো প্রোগ্রাম করতে হলে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের মতো হতে হয়, জেল খাটতে হয়, ফাঁসির আদেশ হলেও হিমালয়ের মতো অবিচল-দৃঢ় থাকতে হয়- এর কিছুই এখন অনেকের মধ্যে নেই। ঐক্যফ্রন্ট নেতা গণফোরামের নেতৃত্বে যদি সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে কোনো সমাবেশ করা হয় তাহলে সেখানে লোকসমাগম হবে কয়েক শ। বিএনপির ভরসায় সমাবেশ করলে বিএনপির সমাবেশে কিছু লোক হলেও ঐক্যফ্রন্টের সমাবেশে বিএনপি অংশগ্রহণ করে অনেক লোকের সমাহার ঘটাবে তা আশা করা একেবারে বাতুলতা। কারণ এমনিতেই বিএনপির বহু নেতা-কর্মীর ড. কামাল হোসেনের ওপর আস্থা নেই। তাই তারা কোনো কাজেই ঝাঁপিয়ে পড়বেন না। আর আগেই বলেছি, ড. কামাল হোসেন নেতৃত্ব করতে চান না, তাই কে আসবে তার ডাকে। তিনি তো ডাকতেই চান না, সবার ডাকে শরিক হতে চান। প্রায় এক বছর ঐক্যফ্রন্ট গঠিত হওয়ার পর ঐক্যফ্রন্টের কোনো যথার্থ কর্মসূচি নেই। নির্বাচনের আগে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ঐক্যফ্রন্টের এক সভা হয়েছিল। সভাটা ঐক্যফ্রন্টের মনে হয়নি, মনে হয়েছে বিএনপির। বেগম খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের নাম ছিল শত কণ্ঠে। আমি বলেছিলাম, বিএনপিতে যোগ দিতে আসিনি, ড. কামাল হোসেনের নেতৃত্বে ঐক্যফ্রন্টের সভায় এসেছি। একই কথা রাজশাহীর মাদ্রাসা মাঠেও বলেছিলাম। সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ড. কামাল হোসেন ছিলেন, মাদ্রাসা মাঠে ছিলেন না। সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে আমাদের একজন, নাগরিক ঐক্যের একজন, জেএসডির দুজন বিএনপির না হলেও ২৫ বক্তা বক্তৃতা করেছেন। কোনো নীতি, কোনো শৃঙ্খলা নেই। তাই জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট ত্যাগ করেছে কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ। আমরা জাতীয় পরিবর্তন চাই। সরাসরি তারেক রহমানের হাতে বাংলাদেশের শাসনক্ষমতা চলে যাক তা চাই না। সেজন্য ফ্রন্ট থেকে বেরিয়ে স্বাধীনভাবে জনগণের সেবা করতে চাই। অতিসম্প্রতি ঐক্যফ্রন্টের নেতা মত দিয়েছেন, ভারতবিরোধী কোনো কর্মসূচিতে তিনি অংশ নেবেন না। আমরাও মহান প্রতিবেশী ভারতবিরোধী কোনো কর্মসূচিতে অংশ নেব না। তবে ভারতের ভালো কাজের সহায়তা বা প্রশংসা করব, খারাপ কাজের মুক্তকণ্ঠে নিন্দা করব। কারণ ভারতের কাছে আমরা মাথা বন্ধক দিইনি। ফ্রন্ট ত্যাগ করায় সেজন্য বোধহয় এই কদিনে অনেক সাধুবাদ পেয়েছি। আসলে নিন্দা কিংবা সাধুবাদের জন্য এখন আর তেমন কিছু করি না। তবে ভালো শুনলে ভালো লাগে।

লেখক : রাজনীতিক।

www.ksjleague.com

 

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বশেষ খবর
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান
আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন
ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন
আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ
ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা
নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান
জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন
ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার
কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ
সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে মামলা
বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা
অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা