শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৯ অক্টোবর, ২০১৯ আপডেট:

কেন এমন দ্বিচারিতা?

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
কেন এমন দ্বিচারিতা?

প্রবাদ আছে, ‘পড়ছে দেশে কলিকাল, ছাগলে চাটে বাঘের গাল’। অনেকটা সে রকম। এত বড় নেতা সারা জীবন বঙ্গবন্ধুর পিন্ডি  চটকে শেষাবধি ১৪-দলীয় জোটে শরিক হয়ে মন্ত্রীও হয়েছেন। এবার বিনা ভোটে এমপি, হজম না হওয়ায় শেষ পর্যন্ত বরিশালে এক মারাত্মক অঘটন ঘটিয়েছেন। যেভাবে হাত-পা ছুড়ে বলেছেন, ভোট হয়নি, আমিও এমপি, তবু আমি সাক্ষী। নৈতিকতা মানুষের সব থেকে বড় সম্পদ। সেটা হারিয়ে ফেললে বন-জঙ্গলের প্রাণীর আর সভ্য মানুষের মধ্যে কোনো তফাত থাকে না। জনাব রাশেদ খান মেনন ভোট পাননি, ভোট হয়নি- সেটা ফলাফল ঘোষণার সময় বললে একজন সত্যিকারের মানবিক গুণের পরিচয় দিতে পারতেন। বরিশালে ওভাবে বলার আগে পদত্যাগ করলেও মানানসই হতো। তার পরও যেভাবে হাত-পা ছুড়ে বলেছেন, ‘কেউ ভোট দিতে পারেনি, আমি সাক্ষী’। ততেও সাংবাদিকরা, সংবাদমাধ্যম আর কী করতে পারেন। তারা তার কথাকে কতটা কী বিকৃতি করতে পারেন? তিনি আছেন, তার কণ্ঠস্বর আছে সেখানে; বিকৃতি করার কী আছে? মানুষের লজ্জা-শরম না থাকলে এমন খোঁড়া যুক্তি দেওয়ার চেষ্টা করে। গত সংসদ ভেঙে দেওয়ার পর রাশেদ খান মেননের গাড়িতে পতাকা উড়িয়ে ঘোরা উচিত ছিল না। বিরক্ত হয়ে বলেছিলাম, সামনে পড়লে তার গাড়ির পতাকা খুলে নেব। তিনি আর সামনে পড়েননি। হঠাৎ একদিন সোনারগাঁয়ের কাছাকাছি কোথায় যেন তার গাড়ি দেখেছিলাম। আমাকে দেখেই কিনা এত জোরে ছুটে গেল আমি অনেক দূর পিছু ধাওয়া করে তার গাড়ি ধরতে পারিনি। রাশেদ খান মেনন প্রবীণ রাজনীতিক। কিন্তু নৌকা ছাড়া নিজের এলাকায় ২ হাজার ভোটও পাবেন না, আবার ঢাকা থেকে নির্বাচিত হওয়া? ক্যাসিনোর টাকা খাওয়া জুয়াড়িদের ক্লাবের সভাপতি হয়ে তিনি তো রাজনীতি করার সব অধিকার হারিয়ে ফেলেছেন। নীতি-নৈতিকতাহীন কারও রাজনীতিতে কোনো জায়গা থাকার কথা নয়। জনাব মেননের ক্ষেত্রে তেমনটাই ঘটেছে। তারা গাছের গোড়াও কাটেন, আগাও খান। তাদের সঙ্গে পারা সত্যিই মুশকিল। কী করে আওয়ামী লীগ নেত্রী তাদের সামাল দেন সেটাই বুঝতে পারি না। তবে এ কথা সত্য, যারা বঙ্গবন্ধুর সাড়ে সর্বনাশ করেছেন তারা অনেকেই তাঁর কন্যা নেত্রী শেখ হাসিনার কাছে ভালোভাবেই জায়গা পেয়েছেন। এটা একেবারে নতুন কথা নয়, আগেকার দিনেও দু-চার জায়গায় এমন সুযোগ-সুবিধা পিতার হত্যাকারীরাও পেয়েছে। তাই একেবারে খুব বেশি বিস্মিত হই না। তবে সভানেত্রী শেখ হাসিনার কাছ থেকে যারা সুযোগ-সুবিধা পেয়ে তার সর্বনাশের চেষ্টা করছে সে কথা ভেবে কষ্ট ও ভয় হয়। আগেই বলেছি, ‘দেশে পড়ছে কলিকাল, ছাগলে চাটে বাঘের গাল’ না বলে করি কী? সন্তানের জন্য যেখানে বাবা-মা জীবন দেন, এখনো সন্তানের মৃত্যুর খবর শুনে অনেক বাবা-মা জ্ঞান হারান, হৃদযন্ত্র বন্ধ হয়ে মৃত্যুবরণ করেন। সেখানে অন্যকে মামলায় ফাঁসিয়ে শুধু শাস্তি দেওয়ার কূটকৌশলে কোনো বাবা তার সন্তান কোলে নিয়ে মাথা কেটে ছিন্ন করতে পারে- এমন ঘটনা ভাবতেই অবাক-বিস্ময় লাগে। আইয়ামে জাহেলিয়ায়ও এমন হয়েছে কিনা বলা যায় না। বাবার কোলে সন্তান নিরাপদ নয়, বাবার কোলে চাচায় গলা কাটে, ভাই সহায়তা করে- এ কোন অসভ্যতা? শুধু অন্ধকার, আলোর কোনো দিশা নেই। মেধাবী ছাত্র আবরারকে ছয় ঘণ্টা পিটিয়ে পিটিয়ে মেধাবী ছাত্ররাই হত্যা করেছে- এখানে মেধার কী মূল্য? মেনে নিলাম, কোনো কারণে রাগ-ক্ষোভ হওয়ায় চড়-থাপ্পড় মারা যেতে পারে। কিন্তু মন-প্রাণ শান্ত হলে সে চড়-থাপ্পড়ের জন্যও তো হৃদয়ের অন্তস্তল দুঃখ-বেদনায় ভরে গেলে ক্ষমা চাইতেও লজ্জা করবে। কদিন হলো নুসরাত হত্যার রায় হয়েছে। ১৬ আসামির ১৬ জনকেই ফাঁসি দেওয়া হয়েছে। কিন্তু ওসির কিছুই হয়নি, এসপিরও কিছু হয়নি। কেউ কেউ বলতেই পারেন, ১৬ জনের ১৬ জন কি হত্যায় একই রকম ভূমিকা পালন করেছে, যে কারণে একই রকম শাস্তি। একই রকম ভূমিকা পালন না করলে যে যতটুকুই করে থাকুক তাদের শাস্তি খুব একটা খারাপ হয়নি। ওসি-এসপিরও এর মধ্যেই শাস্তি হওয়া উচিত ছিল।

সেদিন একজন খুব উৎসাহিত হয়ে আমাকে বেশ কয়েকটি ছবি দিয়েছেন। পিতার সঙ্গে পুত্রের আলোড়ন সৃষ্টি করা ছবি। একটি ছবি খুব সম্ভবত ভিডিও থেকে বের করেছেন। তাই অতটা স্বচ্ছ নয়। কিন্তু ছবিটি হৃদয়গ্রাহী। আমার থুঁতনিতে হাত দিয়ে পিতা কিছু বলছিলেন। আরেকটা টাঙ্গাইলে মওলানা ভাসানী মহাবিদ্যালয় সরকারিকরণ করতে জীবনের শেষবার টাঙ্গাইল গেলে আমরা পাশাপাশি দুজন গাড়িতে জাহাঙ্গীর সেবাশ্রমের গেটে। ছবি দুটো পেয়ে বেশ খুশি হয়েছি। কি আশ্চর্য! ওটাই ছিল ঢাকার বাইরে শেষ অনুষ্ঠান। টাঙ্গাইলের সন্তোষ থেকে তিনি খুলনা গিয়েছিলেন শেখ নাসেরের বাড়িতে। বঙ্গবন্ধুর বাবা শেখ লুৎফর রহমান খুবই অসুস্থ ছিলেন। আমার এলাকার আলম নামে এক হেলিকপ্টার পাইলট তাকে উড়িয়ে নিয়েছিল। আজকের চরম দুঃসময়ে এসব কথা বার বার মনে পড়ে। আজ কদিন বেশ কিছু চিঠি ও ফোন পেয়েছি। সমালোচকরাও প্রশংসা করেছেন। দু-একটি সাক্ষাৎকারে প্রশ্নবিদ্ধ হয়েছি। যে পিতাকে ছাড়া শ্বাস নিতে পারি না তাঁরই কঠোর সমালোচক তাকে অস্বীকারকারী বিএনপির সঙ্গে হাত মেলালাম কী করে? কিছুতেই তাদের বোঝাতে পারিনি। যারা জেগে ঘুমায় তাদের ঘুম ভাঙানো যায় না। ঠিক তেমনি যারা কোনো যুক্তি-বুদ্ধি, ন্যায়-সত্যের পরোয়া করে না, তাদের বোঝানো যায় না। বেশ অনেক বছর আমি কাউকে তেমন কিছু বোঝাতে চাই না। যা বিবেক-বিবেচনা অনুমোদন করে তা-ই করি, তা-ই বলি। জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট গঠনের এক মাস পর কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ তাতে অংশ নিয়েছিল। আমরা বঙ্গবন্ধুর অনুসারী ড. কামাল হোসেনের নেতৃত্বে জাতীয় ঐক্যফ্রন্টে যোগদান করেছিলাম। কখনো বিএনপির সঙ্গে করিনি। ঐক্যফ্রন্টে বিএনপি ছিল একটি শরিক দল। বাংলাদেশের প্রতিটি রাজনৈতিক দল নিয়ে যদি আন্তর্জাতিক একটি সেমিনার বা সভা-সমিতি হয় তাহলে সেখানে ছোট দল বড় দল বিবেচনা হবে না, বিবেচিত হবে নিবন্ধিত দল। এখানে আওয়ামী লীগ, বিএনপি, জাতীয় পার্টি, গণফোরাম আর কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ এসবের ছোট-বড় বিবেচিত হবে না। সভাপতি-সভাপতি, সাধারণ সম্পাদক-সাধারণ সম্পাদক। ছোট দলের সাধারণ সম্পাদক আর বড় দলের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে চেয়ার ছোট বড় করা হবে না। ঐক্যফ্রন্ট গঠনের সময় কথা ছিল ফ্রন্টে জামায়াতের কোনো জায়গা থাকবে না। কিন্তু ড. কামাল হোসেনের নেতৃত্বে অনীহায় বেনামে জামায়াতের পরিচিত নেতাদের জায়গা হয়েছিল। ঐক্যফ্রন্ট গঠনের সময় ড. কামাল হোসেনের যে দুর্বলতা দেখেছি তা হলো তিনি কোনো নেতৃত্ব করতে চান না, তিনি নেতা নন, তিনি একজন কর্মী। যে অবস্থায় ঐক্যফ্রন্ট গঠিত হয়েছিল সে অবস্থায় দৃঢ়চেতা নেতার প্রয়োজন ছিল- সেই নেতৃত্ব দিতে তিনি পুরোপুরি ব্যর্থ হয়েছিলেন। আস্তে আস্তে নেতৃত্ব চলে গিয়েছিল বিএনপির হাতে এবং বিএনপির সার্বিক নেতৃত্বে ছিলেন লন্ডন-প্রবাসী তারেক রহমানের। যেখানে আমাদের কাছ থেকে বিএনপির দেনদরবার করে মনোনয়ন নেওয়ার কথা, সেখানে অনেক তয়তদবির, দেনদরবার এমনকি কাকুতি-মিনতি করে বিএনপির কাছ থেকে আমাদের মনোনয়ন নিতে হয়েছে। কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের চাওয়া ছিল ১০টি। সেখানে শেষ পর্যন্ত দেওয়া হয়েছে ৪টি। তাও আবার শেষ মুহূর্তে ঘাটাইলের আবদুর রশিদ চেয়ারম্যানের মনোনয়ন বাতিল করা হয়েছিল। কারণ হবি ড্রাইভারের ছেলে লুৎফর রহমান খান আজাদ খালেদা জিয়াকে মা বলেন, সেই সুবাদে তারেক রহমান ভাই। তাই ছেলে ও ভাইকে মনোনয়ন না দিয়ে উপায় কী? সেজন্য গামছা মার্কার আবদুর রশিদ চেয়ারম্যানকে কতল করা হয়। অন্যদিকে নাটোরের গামছার প্রার্থী মঞ্জুরুল আলম বিমলকে মনোনয়ন দিয়ে শেষ মুহূর্তে ফজলুর রহমান পটলের স্ত্রীকে দিয়ে হাই কোর্টে রিট করিয়ে মনোনয়ন নিয়ে নেওয়া হয়- এ ধরনের মাদারির খেলে যা হওয়ার তাই হয়েছে। জনগণ ভোট দিতে পারেনি। কিন্তু জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট কোনো প্রতিরোধ গড়ে তুলতে পারেনি। নির্বাচনে তাদের তেমন আগ্রহও ছিল না। ঐক্যফ্রন্ট প্রার্থীদের ধারণা ছিল, ভোট হলেই তারা জিতে যাবেন। কথাটা একেবারে অসত্যও নয়। সরকার মানুষকে যে পরিমাণ ক্ষিপ্ত করেছে তাতে ভোটার ভোট দিতে পারলে বিএনপি যা ভেবেছিল তাই হতো এবং পরিণামে দেশ চলে যেত বিএনপি নেতা তারেক রহমানের হাতে। পরিণতি আরও খারাপ হতো। এ ক্ষেত্রে জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট শুরুতেই তার নেতৃত্ব-কর্তৃত্ব থেকে সরে এসেছে। নির্বাচন-পরবর্তী ফলাফল প্রত্যাখ্যান করে এমনকি পুরো নির্বাচন প্রত্যাখ্যান ছিল ভোটার ও জনগণের অন্তরের কথা বা দাবি। কিন্তু পরবর্তীতে বিএনপির ছয় ও গণফোরামের দুই সদস্য জনগণের আস্থাহীন সংসদে যাওয়ায় ফ্রন্টের দ্বিচারিতাই প্রতীয়মান হয়েছে। যারা ছয় ও দুই সদস্যের লোভ সামলাতে পারে না তারা জাতির জন্য কতটা কী করতে পারে? অন্যদিকে জাতির পাহারাদার হিসেবে জাতীয় সংকটে ফ্রন্টের যেখানে যা করা উচিত ছিল তার কোনো কিছুই কখনো করা হয়নি। নির্বাচন-পরবর্তী সহিংসতায় নিহত, ধর্ষিত ও জ্বালাও-পোড়াওয়ে ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে দাঁড়ানো হয়নি। আমরা দু-চারবার কোথাও কোথাও গেলেও মূল নেতা ড. কামাল হোসেন অথবা সব শীর্ষ নেতা কখনো কোথাও যাননি। তার মানে ঘটনাগুলোকে সেভাবে গুরুত্ব দেওয়া হয়নি। নুসরাত হত্যার প্রতিবাদে সারা দেশ জ্বলে উঠেছিল। প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের আবরার হত্যা জাতিকে যে ধরনের নাড়া দিয়েছে, নুসরাত হত্যা তার চেয়ে কম কিছু ছিল না। সেখানে প্রয়োজনীয় ভূমিকা পালন করা হয়নি। শাহবাগের সামনে যে কর্র্মসূচি দেওয়া হয়েছিল শেষ পর্যন্ত বিএনপির তেমন সাড়া না পাওয়ায় সে প্রোগ্রাম বাতিল না করে পরিত্যাগ করা হয়েছিল। এর আগে গণফোরাম এবং জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট বেশ কয়েকবার সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে প্রোগ্রাম করতে চেয়ে কখনো তা করেনি। কর্মসূচি দিয়ে তা পালন না করা কোনো রাজনৈতিক দলের জন্য, ফ্রন্টের জন্য ভালো নয়। এতে সে দল বা ফ্রন্টের প্রতি জনগণ আস্থা হারায়- যেমনটা হারিয়েছে। যারা সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে রাজনৈতিক প্রোগ্রাম করতে চান তারা কখনো জনগণের পাশে দাঁড়িয়ে রাজনীতি করেন না। সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে কোনো প্রোগ্রাম করতে হলে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের মতো হতে হয়, জেল খাটতে হয়, ফাঁসির আদেশ হলেও হিমালয়ের মতো অবিচল-দৃঢ় থাকতে হয়- এর কিছুই এখন অনেকের মধ্যে নেই। ঐক্যফ্রন্ট নেতা গণফোরামের নেতৃত্বে যদি সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে কোনো সমাবেশ করা হয় তাহলে সেখানে লোকসমাগম হবে কয়েক শ। বিএনপির ভরসায় সমাবেশ করলে বিএনপির সমাবেশে কিছু লোক হলেও ঐক্যফ্রন্টের সমাবেশে বিএনপি অংশগ্রহণ করে অনেক লোকের সমাহার ঘটাবে তা আশা করা একেবারে বাতুলতা। কারণ এমনিতেই বিএনপির বহু নেতা-কর্মীর ড. কামাল হোসেনের ওপর আস্থা নেই। তাই তারা কোনো কাজেই ঝাঁপিয়ে পড়বেন না। আর আগেই বলেছি, ড. কামাল হোসেন নেতৃত্ব করতে চান না, তাই কে আসবে তার ডাকে। তিনি তো ডাকতেই চান না, সবার ডাকে শরিক হতে চান। প্রায় এক বছর ঐক্যফ্রন্ট গঠিত হওয়ার পর ঐক্যফ্রন্টের কোনো যথার্থ কর্মসূচি নেই। নির্বাচনের আগে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ঐক্যফ্রন্টের এক সভা হয়েছিল। সভাটা ঐক্যফ্রন্টের মনে হয়নি, মনে হয়েছে বিএনপির। বেগম খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের নাম ছিল শত কণ্ঠে। আমি বলেছিলাম, বিএনপিতে যোগ দিতে আসিনি, ড. কামাল হোসেনের নেতৃত্বে ঐক্যফ্রন্টের সভায় এসেছি। একই কথা রাজশাহীর মাদ্রাসা মাঠেও বলেছিলাম। সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ড. কামাল হোসেন ছিলেন, মাদ্রাসা মাঠে ছিলেন না। সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে আমাদের একজন, নাগরিক ঐক্যের একজন, জেএসডির দুজন বিএনপির না হলেও ২৫ বক্তা বক্তৃতা করেছেন। কোনো নীতি, কোনো শৃঙ্খলা নেই। তাই জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট ত্যাগ করেছে কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ। আমরা জাতীয় পরিবর্তন চাই। সরাসরি তারেক রহমানের হাতে বাংলাদেশের শাসনক্ষমতা চলে যাক তা চাই না। সেজন্য ফ্রন্ট থেকে বেরিয়ে স্বাধীনভাবে জনগণের সেবা করতে চাই। অতিসম্প্রতি ঐক্যফ্রন্টের নেতা মত দিয়েছেন, ভারতবিরোধী কোনো কর্মসূচিতে তিনি অংশ নেবেন না। আমরাও মহান প্রতিবেশী ভারতবিরোধী কোনো কর্মসূচিতে অংশ নেব না। তবে ভারতের ভালো কাজের সহায়তা বা প্রশংসা করব, খারাপ কাজের মুক্তকণ্ঠে নিন্দা করব। কারণ ভারতের কাছে আমরা মাথা বন্ধক দিইনি। ফ্রন্ট ত্যাগ করায় সেজন্য বোধহয় এই কদিনে অনেক সাধুবাদ পেয়েছি। আসলে নিন্দা কিংবা সাধুবাদের জন্য এখন আর তেমন কিছু করি না। তবে ভালো শুনলে ভালো লাগে।

লেখক : রাজনীতিক।

www.ksjleague.com

 

এই বিভাগের আরও খবর
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
বাড়ছে বেকারত্ব
বাড়ছে বেকারত্ব
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
সোমবার রোজা রাখা
সোমবার রোজা রাখা
জাকসু নির্বাচন
জাকসু নির্বাচন
গণতন্ত্র ও শুদ্ধাচার
গণতন্ত্র ও শুদ্ধাচার
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
সারসংকট
সারসংকট
ওষুধের দাম
ওষুধের দাম
সর্বশেষ খবর
টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ
এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ

৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক
পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক

৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

নিউইয়র্ক টাইমসের বিরুদ্ধে ট্রাম্পের ১৫০০ কোটি ডলারের মানহানির মামলা
নিউইয়র্ক টাইমসের বিরুদ্ধে ট্রাম্পের ১৫০০ কোটি ডলারের মানহানির মামলা

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বব্যাপী জলবায়ু কর্ম সপ্তাহে কলাপাড়ায় মানববন্ধন
বিশ্বব্যাপী জলবায়ু কর্ম সপ্তাহে কলাপাড়ায় মানববন্ধন

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আঞ্চলিক বাণিজ্য সম্প্রসারণে বড় সম্ভাবনা সার্ক ট্রেড ফেয়ার
আঞ্চলিক বাণিজ্য সম্প্রসারণে বড় সম্ভাবনা সার্ক ট্রেড ফেয়ার

১৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

নারীর ক্ষমতায়ন ছাড়া উন্নয়ন অসম্পূর্ণ : পার্বত্য উপদেষ্টা
নারীর ক্ষমতায়ন ছাড়া উন্নয়ন অসম্পূর্ণ : পার্বত্য উপদেষ্টা

১৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ: হাইকমিশনার
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ: হাইকমিশনার

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

বিচার বিভাগের মর্যাদা রক্ষায় সবাইকে এক সাথে কাজ করতে হবে : বিচারপতি শাহীন
বিচার বিভাগের মর্যাদা রক্ষায় সবাইকে এক সাথে কাজ করতে হবে : বিচারপতি শাহীন

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঘুমের মধ্যে মারা গেলেন অস্কারজয়ী অভিনেতা
ঘুমের মধ্যে মারা গেলেন অস্কারজয়ী অভিনেতা

২৫ মিনিট আগে | শোবিজ

গাজায় গণহত্যা চলছে, দায়ী ইসরায়েল: জাতিসংঘ তদন্ত কমিশন
গাজায় গণহত্যা চলছে, দায়ী ইসরায়েল: জাতিসংঘ তদন্ত কমিশন

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিদ্ধিরগঞ্জে আহতদের পুনর্বাসন, জুলাই যোদ্ধাকে দোকান উপহার
সিদ্ধিরগঞ্জে আহতদের পুনর্বাসন, জুলাই যোদ্ধাকে দোকান উপহার

২৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

আগামী জাতীয় নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করার ক্ষমতা কারো নেই: ডা. জাহিদ
আগামী জাতীয় নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করার ক্ষমতা কারো নেই: ডা. জাহিদ

৩০ মিনিট আগে | রাজনীতি

ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত
ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

এবার এনবিআরের ৫৫৫ সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তাকে বদলি
এবার এনবিআরের ৫৫৫ সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তাকে বদলি

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের সূচি প্রকাশ
বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের সূচি প্রকাশ

৩৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নীলফামারীতে ৮৪৭টি মণ্ডপে হবে শারদীয় দুর্গাপূজা
নীলফামারীতে ৮৪৭টি মণ্ডপে হবে শারদীয় দুর্গাপূজা

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাউথ পয়েন্ট স্কুল এন্ড কলেজের সাফল্য
সাউথ পয়েন্ট স্কুল এন্ড কলেজের সাফল্য

৪২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আমেরিকায় বিষন্নতায় আক্রান্তের সংখ্যা ১৮ শতাংশ বেড়েছে
আমেরিকায় বিষন্নতায় আক্রান্তের সংখ্যা ১৮ শতাংশ বেড়েছে

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে নদ-নদীর পানি বিপৎসীমার ওপরে, বন্যার আশঙ্কা
সিলেটে নদ-নদীর পানি বিপৎসীমার ওপরে, বন্যার আশঙ্কা

৪৫ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

চট্টগ্রামে মানবতার সেতুবন্ধনে হবে ‘এসএমসিএইচ সামিট’
চট্টগ্রামে মানবতার সেতুবন্ধনে হবে ‘এসএমসিএইচ সামিট’

৪৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মিরসরাইয়ে শিক্ষার্থী হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার বাবাসহ সৎমা
মিরসরাইয়ে শিক্ষার্থী হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার বাবাসহ সৎমা

৪৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পানছড়িতে ভূতুরে বিদ্যুৎ বিল নিয়ে উত্তেজনা
পানছড়িতে ভূতুরে বিদ্যুৎ বিল নিয়ে উত্তেজনা

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাগুরায় চুরির অভিযোগে গণপিটুনিতে যুবক নিহত
মাগুরায় চুরির অভিযোগে গণপিটুনিতে যুবক নিহত

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়ল
দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়ল

৪৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় যৌথবাহিনীর অভিযানে মদ ও গাঁজা উদ্ধার, আটক ২
বগুড়ায় যৌথবাহিনীর অভিযানে মদ ও গাঁজা উদ্ধার, আটক ২

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে ১৩ জনের মৃত্যু
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে ১৩ জনের মৃত্যু

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন মাসে শেষ হবে ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের ভূমি অধিগ্রহণ
তিন মাসে শেষ হবে ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের ভূমি অধিগ্রহণ

৫৮ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

এবার উবার অ্যাপে ডাকা যাবে হেলিকপ্টার
এবার উবার অ্যাপে ডাকা যাবে হেলিকপ্টার

৫৮ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

শিশু-যুবকদের নিয়ে ‘আমার জীবন আমার স্বপ্ন’ শীর্ষক সেমিনার
শিশু-যুবকদের নিয়ে ‘আমার জীবন আমার স্বপ্ন’ শীর্ষক সেমিনার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর
পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে
অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার
৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা
রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২
এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প
ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল
আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব
আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ
কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী
মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের
সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া
ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২
বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন
আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচদিন টানা বৃষ্টির আভাস
পাঁচদিন টানা বৃষ্টির আভাস

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ
সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা
লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি
নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার
টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজামুখী ত্রাণবহরে যোগ দিচ্ছে গ্রিসের দুই জাহাজ
গাজামুখী ত্রাণবহরে যোগ দিচ্ছে গ্রিসের দুই জাহাজ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট
তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট

১৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩
ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর
হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন মাসে কোটিপতি বেড়েছে ৬ হাজার
তিন মাসে কোটিপতি বেড়েছে ৬ হাজার

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

মৌসুমি বাধা মানছে না আম
মৌসুমি বাধা মানছে না আম

পেছনের পৃষ্ঠা

স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়
স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়

পেছনের পৃষ্ঠা

লিটনদের সামনে আফগান বাধা
লিটনদের সামনে আফগান বাধা

মাঠে ময়দানে

ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল
অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু
রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু

নগর জীবন

সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ
সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি
ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব
রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক
বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক

নগর জীবন

‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’
‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’

শোবিজ

সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা
সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে গমের আবাদ সর্বনিম্ন পর্যায়ে
দেশে গমের আবাদ সর্বনিম্ন পর্যায়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে
একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে

নগর জীবন

ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম
ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম

শোবিজ

আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে
আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা
বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি
সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি

শোবিজ

ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্থনীতিতে নারীর অদৃশ্য ঘাম
অর্থনীতিতে নারীর অদৃশ্য ঘাম

পেছনের পৃষ্ঠা

ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে

সম্পাদকীয়

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রাহকের আস্থা ধরে রেখেছে এবি ব্যাংক
গ্রাহকের আস্থা ধরে রেখেছে এবি ব্যাংক

শিল্প বাণিজ্য

১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর
১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর

নগর জীবন

সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে
নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে

দেশগ্রাম