শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৯ অক্টোবর, ২০১৯ আপডেট:

কেন এমন দ্বিচারিতা?

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
কেন এমন দ্বিচারিতা?

প্রবাদ আছে, ‘পড়ছে দেশে কলিকাল, ছাগলে চাটে বাঘের গাল’। অনেকটা সে রকম। এত বড় নেতা সারা জীবন বঙ্গবন্ধুর পিন্ডি  চটকে শেষাবধি ১৪-দলীয় জোটে শরিক হয়ে মন্ত্রীও হয়েছেন। এবার বিনা ভোটে এমপি, হজম না হওয়ায় শেষ পর্যন্ত বরিশালে এক মারাত্মক অঘটন ঘটিয়েছেন। যেভাবে হাত-পা ছুড়ে বলেছেন, ভোট হয়নি, আমিও এমপি, তবু আমি সাক্ষী। নৈতিকতা মানুষের সব থেকে বড় সম্পদ। সেটা হারিয়ে ফেললে বন-জঙ্গলের প্রাণীর আর সভ্য মানুষের মধ্যে কোনো তফাত থাকে না। জনাব রাশেদ খান মেনন ভোট পাননি, ভোট হয়নি- সেটা ফলাফল ঘোষণার সময় বললে একজন সত্যিকারের মানবিক গুণের পরিচয় দিতে পারতেন। বরিশালে ওভাবে বলার আগে পদত্যাগ করলেও মানানসই হতো। তার পরও যেভাবে হাত-পা ছুড়ে বলেছেন, ‘কেউ ভোট দিতে পারেনি, আমি সাক্ষী’। ততেও সাংবাদিকরা, সংবাদমাধ্যম আর কী করতে পারেন। তারা তার কথাকে কতটা কী বিকৃতি করতে পারেন? তিনি আছেন, তার কণ্ঠস্বর আছে সেখানে; বিকৃতি করার কী আছে? মানুষের লজ্জা-শরম না থাকলে এমন খোঁড়া যুক্তি দেওয়ার চেষ্টা করে। গত সংসদ ভেঙে দেওয়ার পর রাশেদ খান মেননের গাড়িতে পতাকা উড়িয়ে ঘোরা উচিত ছিল না। বিরক্ত হয়ে বলেছিলাম, সামনে পড়লে তার গাড়ির পতাকা খুলে নেব। তিনি আর সামনে পড়েননি। হঠাৎ একদিন সোনারগাঁয়ের কাছাকাছি কোথায় যেন তার গাড়ি দেখেছিলাম। আমাকে দেখেই কিনা এত জোরে ছুটে গেল আমি অনেক দূর পিছু ধাওয়া করে তার গাড়ি ধরতে পারিনি। রাশেদ খান মেনন প্রবীণ রাজনীতিক। কিন্তু নৌকা ছাড়া নিজের এলাকায় ২ হাজার ভোটও পাবেন না, আবার ঢাকা থেকে নির্বাচিত হওয়া? ক্যাসিনোর টাকা খাওয়া জুয়াড়িদের ক্লাবের সভাপতি হয়ে তিনি তো রাজনীতি করার সব অধিকার হারিয়ে ফেলেছেন। নীতি-নৈতিকতাহীন কারও রাজনীতিতে কোনো জায়গা থাকার কথা নয়। জনাব মেননের ক্ষেত্রে তেমনটাই ঘটেছে। তারা গাছের গোড়াও কাটেন, আগাও খান। তাদের সঙ্গে পারা সত্যিই মুশকিল। কী করে আওয়ামী লীগ নেত্রী তাদের সামাল দেন সেটাই বুঝতে পারি না। তবে এ কথা সত্য, যারা বঙ্গবন্ধুর সাড়ে সর্বনাশ করেছেন তারা অনেকেই তাঁর কন্যা নেত্রী শেখ হাসিনার কাছে ভালোভাবেই জায়গা পেয়েছেন। এটা একেবারে নতুন কথা নয়, আগেকার দিনেও দু-চার জায়গায় এমন সুযোগ-সুবিধা পিতার হত্যাকারীরাও পেয়েছে। তাই একেবারে খুব বেশি বিস্মিত হই না। তবে সভানেত্রী শেখ হাসিনার কাছ থেকে যারা সুযোগ-সুবিধা পেয়ে তার সর্বনাশের চেষ্টা করছে সে কথা ভেবে কষ্ট ও ভয় হয়। আগেই বলেছি, ‘দেশে পড়ছে কলিকাল, ছাগলে চাটে বাঘের গাল’ না বলে করি কী? সন্তানের জন্য যেখানে বাবা-মা জীবন দেন, এখনো সন্তানের মৃত্যুর খবর শুনে অনেক বাবা-মা জ্ঞান হারান, হৃদযন্ত্র বন্ধ হয়ে মৃত্যুবরণ করেন। সেখানে অন্যকে মামলায় ফাঁসিয়ে শুধু শাস্তি দেওয়ার কূটকৌশলে কোনো বাবা তার সন্তান কোলে নিয়ে মাথা কেটে ছিন্ন করতে পারে- এমন ঘটনা ভাবতেই অবাক-বিস্ময় লাগে। আইয়ামে জাহেলিয়ায়ও এমন হয়েছে কিনা বলা যায় না। বাবার কোলে সন্তান নিরাপদ নয়, বাবার কোলে চাচায় গলা কাটে, ভাই সহায়তা করে- এ কোন অসভ্যতা? শুধু অন্ধকার, আলোর কোনো দিশা নেই। মেধাবী ছাত্র আবরারকে ছয় ঘণ্টা পিটিয়ে পিটিয়ে মেধাবী ছাত্ররাই হত্যা করেছে- এখানে মেধার কী মূল্য? মেনে নিলাম, কোনো কারণে রাগ-ক্ষোভ হওয়ায় চড়-থাপ্পড় মারা যেতে পারে। কিন্তু মন-প্রাণ শান্ত হলে সে চড়-থাপ্পড়ের জন্যও তো হৃদয়ের অন্তস্তল দুঃখ-বেদনায় ভরে গেলে ক্ষমা চাইতেও লজ্জা করবে। কদিন হলো নুসরাত হত্যার রায় হয়েছে। ১৬ আসামির ১৬ জনকেই ফাঁসি দেওয়া হয়েছে। কিন্তু ওসির কিছুই হয়নি, এসপিরও কিছু হয়নি। কেউ কেউ বলতেই পারেন, ১৬ জনের ১৬ জন কি হত্যায় একই রকম ভূমিকা পালন করেছে, যে কারণে একই রকম শাস্তি। একই রকম ভূমিকা পালন না করলে যে যতটুকুই করে থাকুক তাদের শাস্তি খুব একটা খারাপ হয়নি। ওসি-এসপিরও এর মধ্যেই শাস্তি হওয়া উচিত ছিল।

সেদিন একজন খুব উৎসাহিত হয়ে আমাকে বেশ কয়েকটি ছবি দিয়েছেন। পিতার সঙ্গে পুত্রের আলোড়ন সৃষ্টি করা ছবি। একটি ছবি খুব সম্ভবত ভিডিও থেকে বের করেছেন। তাই অতটা স্বচ্ছ নয়। কিন্তু ছবিটি হৃদয়গ্রাহী। আমার থুঁতনিতে হাত দিয়ে পিতা কিছু বলছিলেন। আরেকটা টাঙ্গাইলে মওলানা ভাসানী মহাবিদ্যালয় সরকারিকরণ করতে জীবনের শেষবার টাঙ্গাইল গেলে আমরা পাশাপাশি দুজন গাড়িতে জাহাঙ্গীর সেবাশ্রমের গেটে। ছবি দুটো পেয়ে বেশ খুশি হয়েছি। কি আশ্চর্য! ওটাই ছিল ঢাকার বাইরে শেষ অনুষ্ঠান। টাঙ্গাইলের সন্তোষ থেকে তিনি খুলনা গিয়েছিলেন শেখ নাসেরের বাড়িতে। বঙ্গবন্ধুর বাবা শেখ লুৎফর রহমান খুবই অসুস্থ ছিলেন। আমার এলাকার আলম নামে এক হেলিকপ্টার পাইলট তাকে উড়িয়ে নিয়েছিল। আজকের চরম দুঃসময়ে এসব কথা বার বার মনে পড়ে। আজ কদিন বেশ কিছু চিঠি ও ফোন পেয়েছি। সমালোচকরাও প্রশংসা করেছেন। দু-একটি সাক্ষাৎকারে প্রশ্নবিদ্ধ হয়েছি। যে পিতাকে ছাড়া শ্বাস নিতে পারি না তাঁরই কঠোর সমালোচক তাকে অস্বীকারকারী বিএনপির সঙ্গে হাত মেলালাম কী করে? কিছুতেই তাদের বোঝাতে পারিনি। যারা জেগে ঘুমায় তাদের ঘুম ভাঙানো যায় না। ঠিক তেমনি যারা কোনো যুক্তি-বুদ্ধি, ন্যায়-সত্যের পরোয়া করে না, তাদের বোঝানো যায় না। বেশ অনেক বছর আমি কাউকে তেমন কিছু বোঝাতে চাই না। যা বিবেক-বিবেচনা অনুমোদন করে তা-ই করি, তা-ই বলি। জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট গঠনের এক মাস পর কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ তাতে অংশ নিয়েছিল। আমরা বঙ্গবন্ধুর অনুসারী ড. কামাল হোসেনের নেতৃত্বে জাতীয় ঐক্যফ্রন্টে যোগদান করেছিলাম। কখনো বিএনপির সঙ্গে করিনি। ঐক্যফ্রন্টে বিএনপি ছিল একটি শরিক দল। বাংলাদেশের প্রতিটি রাজনৈতিক দল নিয়ে যদি আন্তর্জাতিক একটি সেমিনার বা সভা-সমিতি হয় তাহলে সেখানে ছোট দল বড় দল বিবেচনা হবে না, বিবেচিত হবে নিবন্ধিত দল। এখানে আওয়ামী লীগ, বিএনপি, জাতীয় পার্টি, গণফোরাম আর কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ এসবের ছোট-বড় বিবেচিত হবে না। সভাপতি-সভাপতি, সাধারণ সম্পাদক-সাধারণ সম্পাদক। ছোট দলের সাধারণ সম্পাদক আর বড় দলের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে চেয়ার ছোট বড় করা হবে না। ঐক্যফ্রন্ট গঠনের সময় কথা ছিল ফ্রন্টে জামায়াতের কোনো জায়গা থাকবে না। কিন্তু ড. কামাল হোসেনের নেতৃত্বে অনীহায় বেনামে জামায়াতের পরিচিত নেতাদের জায়গা হয়েছিল। ঐক্যফ্রন্ট গঠনের সময় ড. কামাল হোসেনের যে দুর্বলতা দেখেছি তা হলো তিনি কোনো নেতৃত্ব করতে চান না, তিনি নেতা নন, তিনি একজন কর্মী। যে অবস্থায় ঐক্যফ্রন্ট গঠিত হয়েছিল সে অবস্থায় দৃঢ়চেতা নেতার প্রয়োজন ছিল- সেই নেতৃত্ব দিতে তিনি পুরোপুরি ব্যর্থ হয়েছিলেন। আস্তে আস্তে নেতৃত্ব চলে গিয়েছিল বিএনপির হাতে এবং বিএনপির সার্বিক নেতৃত্বে ছিলেন লন্ডন-প্রবাসী তারেক রহমানের। যেখানে আমাদের কাছ থেকে বিএনপির দেনদরবার করে মনোনয়ন নেওয়ার কথা, সেখানে অনেক তয়তদবির, দেনদরবার এমনকি কাকুতি-মিনতি করে বিএনপির কাছ থেকে আমাদের মনোনয়ন নিতে হয়েছে। কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের চাওয়া ছিল ১০টি। সেখানে শেষ পর্যন্ত দেওয়া হয়েছে ৪টি। তাও আবার শেষ মুহূর্তে ঘাটাইলের আবদুর রশিদ চেয়ারম্যানের মনোনয়ন বাতিল করা হয়েছিল। কারণ হবি ড্রাইভারের ছেলে লুৎফর রহমান খান আজাদ খালেদা জিয়াকে মা বলেন, সেই সুবাদে তারেক রহমান ভাই। তাই ছেলে ও ভাইকে মনোনয়ন না দিয়ে উপায় কী? সেজন্য গামছা মার্কার আবদুর রশিদ চেয়ারম্যানকে কতল করা হয়। অন্যদিকে নাটোরের গামছার প্রার্থী মঞ্জুরুল আলম বিমলকে মনোনয়ন দিয়ে শেষ মুহূর্তে ফজলুর রহমান পটলের স্ত্রীকে দিয়ে হাই কোর্টে রিট করিয়ে মনোনয়ন নিয়ে নেওয়া হয়- এ ধরনের মাদারির খেলে যা হওয়ার তাই হয়েছে। জনগণ ভোট দিতে পারেনি। কিন্তু জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট কোনো প্রতিরোধ গড়ে তুলতে পারেনি। নির্বাচনে তাদের তেমন আগ্রহও ছিল না। ঐক্যফ্রন্ট প্রার্থীদের ধারণা ছিল, ভোট হলেই তারা জিতে যাবেন। কথাটা একেবারে অসত্যও নয়। সরকার মানুষকে যে পরিমাণ ক্ষিপ্ত করেছে তাতে ভোটার ভোট দিতে পারলে বিএনপি যা ভেবেছিল তাই হতো এবং পরিণামে দেশ চলে যেত বিএনপি নেতা তারেক রহমানের হাতে। পরিণতি আরও খারাপ হতো। এ ক্ষেত্রে জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট শুরুতেই তার নেতৃত্ব-কর্তৃত্ব থেকে সরে এসেছে। নির্বাচন-পরবর্তী ফলাফল প্রত্যাখ্যান করে এমনকি পুরো নির্বাচন প্রত্যাখ্যান ছিল ভোটার ও জনগণের অন্তরের কথা বা দাবি। কিন্তু পরবর্তীতে বিএনপির ছয় ও গণফোরামের দুই সদস্য জনগণের আস্থাহীন সংসদে যাওয়ায় ফ্রন্টের দ্বিচারিতাই প্রতীয়মান হয়েছে। যারা ছয় ও দুই সদস্যের লোভ সামলাতে পারে না তারা জাতির জন্য কতটা কী করতে পারে? অন্যদিকে জাতির পাহারাদার হিসেবে জাতীয় সংকটে ফ্রন্টের যেখানে যা করা উচিত ছিল তার কোনো কিছুই কখনো করা হয়নি। নির্বাচন-পরবর্তী সহিংসতায় নিহত, ধর্ষিত ও জ্বালাও-পোড়াওয়ে ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে দাঁড়ানো হয়নি। আমরা দু-চারবার কোথাও কোথাও গেলেও মূল নেতা ড. কামাল হোসেন অথবা সব শীর্ষ নেতা কখনো কোথাও যাননি। তার মানে ঘটনাগুলোকে সেভাবে গুরুত্ব দেওয়া হয়নি। নুসরাত হত্যার প্রতিবাদে সারা দেশ জ্বলে উঠেছিল। প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের আবরার হত্যা জাতিকে যে ধরনের নাড়া দিয়েছে, নুসরাত হত্যা তার চেয়ে কম কিছু ছিল না। সেখানে প্রয়োজনীয় ভূমিকা পালন করা হয়নি। শাহবাগের সামনে যে কর্র্মসূচি দেওয়া হয়েছিল শেষ পর্যন্ত বিএনপির তেমন সাড়া না পাওয়ায় সে প্রোগ্রাম বাতিল না করে পরিত্যাগ করা হয়েছিল। এর আগে গণফোরাম এবং জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট বেশ কয়েকবার সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে প্রোগ্রাম করতে চেয়ে কখনো তা করেনি। কর্মসূচি দিয়ে তা পালন না করা কোনো রাজনৈতিক দলের জন্য, ফ্রন্টের জন্য ভালো নয়। এতে সে দল বা ফ্রন্টের প্রতি জনগণ আস্থা হারায়- যেমনটা হারিয়েছে। যারা সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে রাজনৈতিক প্রোগ্রাম করতে চান তারা কখনো জনগণের পাশে দাঁড়িয়ে রাজনীতি করেন না। সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে কোনো প্রোগ্রাম করতে হলে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের মতো হতে হয়, জেল খাটতে হয়, ফাঁসির আদেশ হলেও হিমালয়ের মতো অবিচল-দৃঢ় থাকতে হয়- এর কিছুই এখন অনেকের মধ্যে নেই। ঐক্যফ্রন্ট নেতা গণফোরামের নেতৃত্বে যদি সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে কোনো সমাবেশ করা হয় তাহলে সেখানে লোকসমাগম হবে কয়েক শ। বিএনপির ভরসায় সমাবেশ করলে বিএনপির সমাবেশে কিছু লোক হলেও ঐক্যফ্রন্টের সমাবেশে বিএনপি অংশগ্রহণ করে অনেক লোকের সমাহার ঘটাবে তা আশা করা একেবারে বাতুলতা। কারণ এমনিতেই বিএনপির বহু নেতা-কর্মীর ড. কামাল হোসেনের ওপর আস্থা নেই। তাই তারা কোনো কাজেই ঝাঁপিয়ে পড়বেন না। আর আগেই বলেছি, ড. কামাল হোসেন নেতৃত্ব করতে চান না, তাই কে আসবে তার ডাকে। তিনি তো ডাকতেই চান না, সবার ডাকে শরিক হতে চান। প্রায় এক বছর ঐক্যফ্রন্ট গঠিত হওয়ার পর ঐক্যফ্রন্টের কোনো যথার্থ কর্মসূচি নেই। নির্বাচনের আগে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ঐক্যফ্রন্টের এক সভা হয়েছিল। সভাটা ঐক্যফ্রন্টের মনে হয়নি, মনে হয়েছে বিএনপির। বেগম খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের নাম ছিল শত কণ্ঠে। আমি বলেছিলাম, বিএনপিতে যোগ দিতে আসিনি, ড. কামাল হোসেনের নেতৃত্বে ঐক্যফ্রন্টের সভায় এসেছি। একই কথা রাজশাহীর মাদ্রাসা মাঠেও বলেছিলাম। সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ড. কামাল হোসেন ছিলেন, মাদ্রাসা মাঠে ছিলেন না। সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে আমাদের একজন, নাগরিক ঐক্যের একজন, জেএসডির দুজন বিএনপির না হলেও ২৫ বক্তা বক্তৃতা করেছেন। কোনো নীতি, কোনো শৃঙ্খলা নেই। তাই জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট ত্যাগ করেছে কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ। আমরা জাতীয় পরিবর্তন চাই। সরাসরি তারেক রহমানের হাতে বাংলাদেশের শাসনক্ষমতা চলে যাক তা চাই না। সেজন্য ফ্রন্ট থেকে বেরিয়ে স্বাধীনভাবে জনগণের সেবা করতে চাই। অতিসম্প্রতি ঐক্যফ্রন্টের নেতা মত দিয়েছেন, ভারতবিরোধী কোনো কর্মসূচিতে তিনি অংশ নেবেন না। আমরাও মহান প্রতিবেশী ভারতবিরোধী কোনো কর্মসূচিতে অংশ নেব না। তবে ভারতের ভালো কাজের সহায়তা বা প্রশংসা করব, খারাপ কাজের মুক্তকণ্ঠে নিন্দা করব। কারণ ভারতের কাছে আমরা মাথা বন্ধক দিইনি। ফ্রন্ট ত্যাগ করায় সেজন্য বোধহয় এই কদিনে অনেক সাধুবাদ পেয়েছি। আসলে নিন্দা কিংবা সাধুবাদের জন্য এখন আর তেমন কিছু করি না। তবে ভালো শুনলে ভালো লাগে।

লেখক : রাজনীতিক।

www.ksjleague.com

 

এই বিভাগের আরও খবর
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
সর্বশেষ খবর
সাগরে লঘুচাপের আভাস
সাগরে লঘুচাপের আভাস

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১ মিনিট আগে | নগর জীবন

ফয়সালাবাদে ভয়াবহ বিস্ফোরণে নিহত ১৬
ফয়সালাবাদে ভয়াবহ বিস্ফোরণে নিহত ১৬

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

৩২ মিনিট আগে | নগর জীবন

মেসির ম্যাচ দিয়েই খুলছে ইন্টার মায়ামির স্বপ্নের স্টেডিয়াম
মেসির ম্যাচ দিয়েই খুলছে ইন্টার মায়ামির স্বপ্নের স্টেডিয়াম

৩২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুরে শীতের সবজির দাম চড়া
শেরপুরে শীতের সবজির দাম চড়া

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ
মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ

৩৩ মিনিট আগে | শোবিজ

আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৪৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

কুমারখালীতে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রল ঢেলে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
কুমারখালীতে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রল ঢেলে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লবণাক্ত পানিকে মিঠা পানিতে রূপান্তর করবে সূর্যের আলো : শাবিপ্রবির গবেষণা
লবণাক্ত পানিকে মিঠা পানিতে রূপান্তর করবে সূর্যের আলো : শাবিপ্রবির গবেষণা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে ঘরের দেয়াল ভেঙে এক ব্যক্তিকে তুলে নিল অস্ত্রধারীরা
টেকনাফে ঘরের দেয়াল ভেঙে এক ব্যক্তিকে তুলে নিল অস্ত্রধারীরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামায়াত আমিরের চট্টগ্রাম সফর শনিবার
জামায়াত আমিরের চট্টগ্রাম সফর শনিবার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁপাইনবাবগঞ্জে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৪০
চাঁপাইনবাবগঞ্জে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৪০

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১১
রাজধানীতে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১১

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২৬ মাস পর ফিরছেন পল পগবা
২৬ মাস পর ফিরছেন পল পগবা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার বাতাস আজ ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজ ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তুষারঝড়ে বিপর্যস্ত যুক্তরাজ্য: বন্ধ শত শত স্কুল, বিদ্যুৎহীন বহু এলাকা
তুষারঝড়ে বিপর্যস্ত যুক্তরাজ্য: বন্ধ শত শত স্কুল, বিদ্যুৎহীন বহু এলাকা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন প্রস্তুতি বিষয়ে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর
নির্বাচন প্রস্তুতি বিষয়ে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা
শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির জগন্নাথ হলে ‘সংহতির বাংলাদেশ নাইট ফুটসাল’ টুর্নামেন্টের উদ্বোধন
ঢাবির জগন্নাথ হলে ‘সংহতির বাংলাদেশ নাইট ফুটসাল’ টুর্নামেন্টের উদ্বোধন

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আড়াল ভেঙে ‌‘সুসংবাদ’ দিলেন মোনালি
আড়াল ভেঙে ‌‘সুসংবাদ’ দিলেন মোনালি

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভর্তির আবেদন
আজ থেকে শুরু হচ্ছে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভর্তির আবেদন

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভোর ৫টা না সকাল ৭টা? স্নায়ুতন্ত্র সুস্থ রাখতে কখন ঘুম থেকে উঠবেন?
ভোর ৫টা না সকাল ৭টা? স্নায়ুতন্ত্র সুস্থ রাখতে কখন ঘুম থেকে উঠবেন?

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু
২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন
বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ
মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

১৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা
লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’
‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল
মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শনিবার ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
শনিবার ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী অলির সমর্থকদের সঙ্গে জেন-জি’র সংঘর্ষ
নেপালে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী অলির সমর্থকদের সঙ্গে জেন-জি’র সংঘর্ষ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা