শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১২ ডিসেম্বর, ২০১৯ আপডেট:

সৃজিত মিথিলার অর্থবহ মিলন

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
সৃজিত মিথিলার অর্থবহ মিলন

দু’জন অত্যন্ত প্রতিভাবান ব্যক্তিত্ব বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হয়েছেন একটি বিশেষ দিনে। দিনটি ৬ ডিসেম্বর। ২৭ বছর আগে এই দিনটিতে ভারতের বাবরি মসজিদ ভেঙ্গে গুঁড়ো করে দিয়েছিল হিন্দু মৌলবাদীরা। প্রতিক্রিয়ায় মুসলিম মৌলবাদীরা বাংলাদেশে হিন্দুদের ঘরবাড়ি দোকানপাট মন্দিরে হামলা করে। শত শত হিন্দু পরিবার আশঙ্কায় আর্তনাদ করেছে, মাতৃভূমি ত্যাগ করার সিদ্ধান্ত নিতে বাধ্য হয়েছে। এই দিনটিতে সৃজিত মুখোপাধ্যায় এবং রাফিয়াত রশিদ মিথিলার মিলন খুবই গুরুত্বপূর্ণ এবং অর্থবহ। ভারত এবং বাংলাদেশে হিন্দু-মুসলমানের একাংশের মধ্যে যে ঘৃণা, যে সাম্প্রদায়িক বিদ্বেষ- সেটির বিরুদ্ধে দুটি দেশের হিন্দু এবং মুসলমান দুই নর-নারীর পরস্পরকে ভালোবাসায় এবং নিবিড় বন্ধনে জড়ানোটিই তীব্র প্রতিবাদ।

বাংলাদেশ, পাকিস্তান, আফগানিস্তান থেকে ভারতে চলে আসা নির্যাতিত সংখ্যালঘুদের ভারতীয় নাগরিকত্ব দেওয়ার জন্য আইন সংশোধন করতে একটি বিল ভারতের পার্লামেন্টের লোকসভায় পাস হয়েছে। ভারত সরকার জানিয়ে দিয়েছে, মুসলিমপ্রধান দেশে যে সংখ্যালঘু ধর্মাবলম্বীরা ধর্মীয় কারণে হিংসের শিকার হন, তাদের নাগরিকত্বদান করার উদ্দেশ্যেই এই সংশোধনী। খোলাসা করে বলতে গেলে, আফগানিস্তান, বাংলাদেশ এবং পাকিস্তান থেকে আসা হিন্দু, বৌদ্ধ, জৈন, পার্সি, এবং খ্রিস্টান ধর্মাবলম্বী অবৈধ অভিবাসীদের ভারতীয় নাগরিকত্ব দেওয়ার জন্যই এই বিল। আরও একটু খোলাসা করে বলতে গেলে, মুসলমান ছাড়া বাকি সব অভিবাসীর জন্য ভারতের দুয়ার খোলা। ভারতের বিভিন্ন অঞ্চলে এই বিলের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ চলছে। আপত্তির কারণ, সংবিধানের ৪ নম্বর অনুচ্ছেদে ভারতের সকল ধর্মের মানুষের মধ্যে যে সমতার অধিকার নিশ্চিত করা হয়েছে, এই বিল তার পরিপন্থী। ধর্মের ভিত্তিতে ভারত ভাগ হয়েছে সাতচল্লিশে। সেটি ছিল উপমহাদেশটির জন্য এক চরম দুঃসময়। ১০ লক্ষ হিন্দু মুসলমান পরস্পরকে খুন করেছে। সাম্প্রদায়িক ঘৃণা আর হিংসে বন্ধ করার জন্যই নাকি ছিল দেশ ভাগ। দুঃসময় এখনও কাটেনি।

সারা ভারতবর্ষে জানি না ক’কোটি মুসলমান অভিবাসী অবৈধভাবে বাস করছে। তাদের সবাইকে ধরে ধরে দেশ থেকে তাড়ালে জানি না তারা কোথায় ফিরবে। বাংলাদেশ থেকে ভারতে অবৈধভাবে ঢুকে যে গরিব মুসলমানেরা যুগের পর যুগ বাস করছে, উপার্জন করছে, ভিটেমাটি কিনেছে, ঘরবাড়ি গড়েছে, পরিবার বাড়িয়েছে- সব ফেলে তাদের চলে যেতে হবে কারণ তারা মুসলমান। দরিদ্র বলে ভাগ্য ফেরাতে নিজের দেশ তারা ত্যাগ করতে বাধ্য হয়েছিল। মানুষ চিরকালই এক স্থান ত্যাগ করে আরেক স্থানে পাড়ি দেয়, উন্নত জীবনের আশায়। ভারতীয়রাও উন্নত জীবনের আশায় পাড়ি দেয় এশিয়ার ধনী দেশগুলোয়, ধনী মধ্যপ্রাচ্যে, ইউরোপ আমেরিকায়। সেসব দেশে স্থায়ীভাবে বাস করে। ইউরোপ আমেরিকায় বিভিন্ন দেশ থেকে এমনকি ভারত থেকে আসা অবৈধ অভিবাসীদের মানবিক কারণে নাগরিকত্ব দিয়ে দেওয়া হয়। দরিদ্র লোক যখন অর্থনৈতিক কারণে নিজের দেশ ত্যাগ করে, তারা কোন দেশে যাচ্ছে, সে কোন ধর্মাবলম্বীদের দেশ, তা দেখে না। বাংলাদেশের দরিদ্র মুসলমান দেখে না তারা সংখ্যাগরিষ্ঠ হিন্দুর দেশে বাকিটা জীবনযাপন করতে যাচ্ছে, তারা দেখে কোথায় গেলে অন্ন বস্ত্র বাসস্থান শিক্ষা স্বাস্থ্যের নিশ্চয়তা জুটবে। ভারতীয় হিন্দু যখন দেশ ত্যাগ করে মধ্যপ্রাচ্যে পাড়ি দেয়, তারা দেখে না এ ভূমি মুসলমানের ভূমি, বা যখন ইউরোপ আমেরিকায় পাড়ি দেয়, তারা দেখে না এ ভূমির সংখ্যাগরিষ্ঠ লোক খ্রিস্টান। অর্থনৈতিক সচ্ছলতার কাছে ভাষা, ধর্ম, বর্ণ, জাতীয়তাÑ কিছুই বড় নয়। মুসলমানেরা উন্নত জীবনের আশায় হিন্দুর দেশে, খ্রিস্টানদের দেশে, বৌদ্ধদের দেশেই প্রতিদিন পাড়ি দিচ্ছে। হিন্দুও তাই করছে। ধর্ম নিয়ে যতই গৌরব করুক মানুষ, স্বাধীনতা এবং সচ্ছলতার সামনে ধর্মের ভূমিকা নিতান্তই গৌণ। দিন-রাত আমেরিকাকে গালি দেওয়া কট্টর মুসলমানকে দেখেছি আমেরিকায় যাওয়ার সুযোগ পেলে আনন্দে আত্মহারা। কোথায় যায় তখন তার ধর্মের অহংকার? বিধর্মীর দেশের সুযোগ সুবিধে, নিশ্চিতি আর নিরাপত্তা উপভোগের জন্য তখন সে এক পায়ে দাঁড়িয়ে যায়।

আমেরিকার প্রেসিডেন্ট সীমান্তে দেয়াল তুলতে চাইছেন। ইউরোপও ব্যস্ত কাকে থাকতে দেবে, কাকে দেবে না- এ নিয়ে। ভারতে নাগরিকপঞ্জি তৈরি হচ্ছে, নাগরিক বিল পাস হচ্ছে। যেন এর চেয়ে বড় এবং জরুরি কাজ এই মুহূর্তে কিছু নেই ভারত সরকারের। যেন দেশের সব নাগরিকের পেটে ভাত জুটছে, যেন সবারই মাথার ওপর ছাদ আছে, গায়ে কাপড় আছে, যেন সবারই শিক্ষা স্বাস্থ্য সব জুটছে, যেন দেশে কোনও বেকার নেই। নারী-পুরুষে বৈষম্য নেই, বর্ণ বিদ্বেষ বলতে কিছু নেই। যেন সব সমস্যার সমাধান হয়ে গেছে। শুধু অবৈধ মুসলমান অধিবাসীরাই দেশের জন্য বিরাট এক সমস্যা। এদের তাড়ালেই আর কোনও সমস্যা থাকবে না। ধর্মের ভিত্তিতে দেশ ভাগ হয়েছিল একবার, ধর্মের ভিত্তিতে আর কতকাল মানুষ ভাগ হবে, তা কেউ জানে না।

এই সময়ে সৃজিত আর মিথিলার মিলন, ভারত আর বাংলাদেশের মিলন, হিন্দু আর মুসলমানের মিলন। এই মিলনে সাম্প্রদায়িকতার পিঠে চাবুক পড়বে, এই মিলনে ঘুচবে সংস্কার, ছিঁড়বে কাঁটাতার, মরবে বিদ্বেষ। আসলে হয়তো কিছুই ঘুচবে না, ছিঁড়বে না, মরবে না,- কিন্তু ঘৃণার বিরুদ্ধে ছোট হলেও একটি প্রতিবাদ রচিত হলো। ঘৃণা আর বিদ্বেষকে দূর করতে হয় ভালোবাসা দিয়ে। কুসংস্কারকে দূর করতে হয় মুক্তচিন্তা দিয়ে। ধর্মের কট্টরপন্থাকে দূর করতে হয় যুক্তিবাদ দিয়ে।

ভারতে যারা হিন্দু রাষ্ট্র চাইছে, তাদের যুক্তি হলো, মুসলমানদের বাস করার জন্য প্রচুর দেশ আছে পৃথিবীতে, হিন্দুর জন্য কেবল একটিই দেশ। বহিরাগত মুসলমানেরা প্রায় ৭০০ বছর রাজত্ব করেছে। হাজারও হিন্দু-মন্দির ভেঙ্গেছে, হিন্দুদের অত্যাচার করেছে, হিন্দুর দেশে বসে হিন্দুর কাছ থেকে কর নিয়েছে। মুসলমানেরা যদিও ভারতে বাস করে ভারতীয় বনে গিয়েছিল, ইংরেজরা তা করেনি। লুটপাট করেছে, নির্যাতন করেছে, গণহত্যা করেছে। তারপরও প্রচুর ভারতীয়র মুসলমান শাসকদের ওপর যত রাগ, তত রাগ ইংরেজ শাসকদের ওপর নেই।

পাকিস্তান আলাদা হয়ে গেছে মুসলমানদের নিয়ে। স্বাধীন ভারত সব ধর্মাবলম্বীকে নিয়ে ঐক্যের ডাক দিয়েছে। দ্বিজাতিতত্ত্বের কোনও স্থান ভারতবর্ষে নেই। কিন্তু ভারতের ধর্মনিরপেক্ষ সংবিধান অনুযায়ী শুধু অমুসলমানরা নির্যাতিত হলেই নয়, মুসলমানরা নির্যাতিত হলেও ভারতের তাকে আশ্রয় দেওয়ার কথা। মুসলমানরা তো সবাই মৌলবাদী বা কট্টরপন্থি নয়। মুসলিমপ্রধান দেশগুলোয় উদারনৈতিক, মুক্তমনা, সমাজ- সংস্কারক মুসলিমরা প্রতিনিয়ত নির্যাতিত হচ্ছে মুসলিম মৌলবাদী দ্বারা। সবাই তো আর ইউরোপ আমেরিকার ভিসা পায় না। অন্য মুসলিম দেশগুলো তাদের জন্য মোটেও নিরাপদ নয়। বাঁচার জন্য প্রতিবেশী ধর্মনিরপেক্ষ দেশই তাদের জন্য ভরসা। তারা যাবে কোথায়, হয় মুখে কুলুপ আঁটতে হবে, নয় মরতে হবে।

সৃজিত আর মিথিলার অর্থবহ বিবাহবন্ধন অসহিষ্ণু হিন্দু এবং মুসলমানকে বলছে, ঘৃণা নয়, ভালোবাসাই সমাধান। নিজ নিজ ধর্ম বা বিশ্বাস ত্যাগ না করেও ভিন্ন ধর্মাবলম্বীর সঙ্গে একত্র বাস সম্ভব। যার যার ধর্ম বিশ্বাস তার তার। এ কারণে কোনও সম্পর্কে চির ধরার কথা নয়। ভিন্ন ভিন্ন রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক, বৈষয়িক, ব্যবহারিক, সাংগিতিক, সাহিত্যিক, সাংস্কৃতিক বিশ্বাস নিয়ে মানুষ একত্র বাস করছে না? তবে ধর্ম বিশ্বাস ভিন্ন হলে এত কেন অনীহা, এত কেন খুনোখুনি?

শিক্ষিত সংস্কৃতিমনা মুক্তমনা প্রতিভাবান দুই ব্যক্তিত্ব সৃজিত আর মিথিলা এই সাম্প্রদায়িক টানাপড়েনের সময় নিশ্চিন্তের নির্ভাবনার নিঃশ্বাস নিতে দিচ্ছেন আমাদের। এইরকম হিন্দু মুসলমানের বিয়ে আরও হোক, দুই দেশের, দুই সংস্কৃতির মানুষের মিলন আরও হোক। এই মিলনই বিরোধ আর বিচ্ছেদ ঘুচিয়ে শান্তির সহাবস্থান আনবে। আজ না হোক, কাল। যত ক্ষুদ্র আকারেই হোক, আমরা ভবিষ্যৎ নির্মাণ করে চলেছি। আজ না হয় হিন্দু মুসলমানের মিলন নিয়ে অসন্তোষীরা কটাক্ষ করছে, ভবিষ্যতে এই মিলনই হবে মানুষের সঙ্গে মানুষের মিলন। মানবতার জয় একদিন না একদিন হবেই।

                লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

এই বিভাগের আরও খবর
ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ
নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
ডেঙ্গুর চোখ রাঙানি
ডেঙ্গুর চোখ রাঙানি
মার্কিন শুল্ক তাণ্ডব
মার্কিন শুল্ক তাণ্ডব
মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব
মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব
জ্ঞানতাপস ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্
জ্ঞানতাপস ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ
নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সর্বশেষ খবর
এসএসসি: লালমনিরহাটে তিন শিক্ষার্থীর আত্মহত্যার চেষ্টা
এসএসসি: লালমনিরহাটে তিন শিক্ষার্থীর আত্মহত্যার চেষ্টা

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শাবিপ্রবিতে আয়োজিত হচ্ছে ‘রেইজ ফর জাস্টিস’ ম্যারাথন, চলছে রেজিস্ট্রেশন
শাবিপ্রবিতে আয়োজিত হচ্ছে ‘রেইজ ফর জাস্টিস’ ম্যারাথন, চলছে রেজিস্ট্রেশন

১৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মোংলায় বাঘের আক্রমণে গরুর মৃত্যু
মোংলায় বাঘের আক্রমণে গরুর মৃত্যু

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডিমের বাজারে স্বস্তির হাওয়া, বেড়েছে বিক্রি
ডিমের বাজারে স্বস্তির হাওয়া, বেড়েছে বিক্রি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ বলে ৫ উইকেট, ক্রিকেটে নতুন বিশ্বরেকর্ড গড়লেন ক্যাম্ফার
৫ বলে ৫ উইকেট, ক্রিকেটে নতুন বিশ্বরেকর্ড গড়লেন ক্যাম্ফার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এসএসসির ফলাফল পুনঃনিরীক্ষণ আবেদন শুরু
এসএসসির ফলাফল পুনঃনিরীক্ষণ আবেদন শুরু

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৫ বিভাগে ভারী বর্ষণের আভাস, বাড়বে গরমের অনুভূতি
৫ বিভাগে ভারী বর্ষণের আভাস, বাড়বে গরমের অনুভূতি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংস্কারের নামে জনগণকে বিভ্রান্ত না করে দ্রুত নির্বাচনের দাবি রিজভীর
সংস্কারের নামে জনগণকে বিভ্রান্ত না করে দ্রুত নির্বাচনের দাবি রিজভীর

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৪ নদীবন্দরে সতর্কতা, দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা
৪ নদীবন্দরে সতর্কতা, দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা
প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে তীব্র যানজট
ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে তীব্র যানজট

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বেলুচিস্তানে বাস থামিয়ে ৯ যাত্রীকে অপহরণের পর হত্যা
বেলুচিস্তানে বাস থামিয়ে ৯ যাত্রীকে অপহরণের পর হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের
গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বৃষ্টির সম্ভাবনা, কমতে পারে তাপমাত্রা
রাজধানীতে বৃষ্টির সম্ভাবনা, কমতে পারে তাপমাত্রা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারা বছর সুস্থ থাকতে নিয়মিত খান এই ৭টি খাবার
সারা বছর সুস্থ থাকতে নিয়মিত খান এই ৭টি খাবার

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী
খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি: লক্ষ্মীপুরে পাসের হার ৬৬.১৫ শতাংশ
এসএসসি: লক্ষ্মীপুরে পাসের হার ৬৬.১৫ শতাংশ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান ভ্রমণে না যেতে যুক্তরাষ্ট্রের আহ্বান
ইরান ভ্রমণে না যেতে যুক্তরাষ্ট্রের আহ্বান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একই পরিবারের ৫ জন দগ্ধ, বার্ন ইনস্টিটিউটে ভর্তি
একই পরিবারের ৫ জন দগ্ধ, বার্ন ইনস্টিটিউটে ভর্তি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রামগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে পিকআপ চালকের মৃত্যু
রামগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে পিকআপ চালকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী
ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি থেকে ফিরেছেন ৮২ হাজার ৪১৬ হাজি
সৌদি থেকে ফিরেছেন ৮২ হাজার ৪১৬ হাজি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা
গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মৃত্যুর পর মা-বাবার হক যেভাবে আদায় করব
মৃত্যুর পর মা-বাবার হক যেভাবে আদায় করব

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা যেভাবে মসজিদের শহর হয়ে ওঠে
ঢাকা যেভাবে মসজিদের শহর হয়ে ওঠে

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

খুলাফায়ে রাশেদা পরবর্তী মুসলিম বিশ্ব
খুলাফায়ে রাশেদা পরবর্তী মুসলিম বিশ্ব

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে
বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কানাডার পণ্যে ৩৫% শুল্ক আরোপের হুমকি ট্রাম্পের
কানাডার পণ্যে ৩৫% শুল্ক আরোপের হুমকি ট্রাম্পের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড
পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল
পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর
ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩
লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে দুই তারকাকে ছাড়াই নামবে পিএসজি
ফাইনালে দুই তারকাকে ছাড়াই নামবে পিএসজি

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভিকারুননিসায় কমেছে জিপিএ-৫, বেড়েছে ফেল
ভিকারুননিসায় কমেছে জিপিএ-৫, বেড়েছে ফেল

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মতিঝিল আইডিয়ালে পাসের হার ৯৭.৯৫ শতাংশ
মতিঝিল আইডিয়ালে পাসের হার ৯৭.৯৫ শতাংশ

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩৪ প্রতিষ্ঠান থেকে পাস করেনি কোনো শিক্ষার্থী
১৩৪ প্রতিষ্ঠান থেকে পাস করেনি কোনো শিক্ষার্থী

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজশাহী বোর্ডে পাশের হার ৭৭.৬৩, এগিয়ে মেয়েরা
রাজশাহী বোর্ডে পাশের হার ৭৭.৬৩, এগিয়ে মেয়েরা

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার জিপিএ-৫ পেয়েছে এক লাখ ৩৯ হাজার ৩২ জন
এবার জিপিএ-৫ পেয়েছে এক লাখ ৩৯ হাজার ৩২ জন

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এসএসসি ফলাফলে রাজশাহী বোর্ডে শীর্ষে বগুড়া
এসএসসি ফলাফলে রাজশাহী বোর্ডে শীর্ষে বগুড়া

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৯৮৪ প্রতিষ্ঠানে শতভাগ পাস
৯৮৪ প্রতিষ্ঠানে শতভাগ পাস

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘আপনি এত সুন্দর ইংরেজি শিখলেন কোথায়?’— লাইবেরিয়ার প্রেসিডেন্টকে ট্রাম্পের প্রশ্ন
‘আপনি এত সুন্দর ইংরেজি শিখলেন কোথায়?’— লাইবেরিয়ার প্রেসিডেন্টকে ট্রাম্পের প্রশ্ন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী
ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিনাজপুর বোর্ডে ১৩ বিদ্যালয়ে কেউ পাস করেনি
দিনাজপুর বোর্ডে ১৩ বিদ্যালয়ে কেউ পাস করেনি

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জয়পুরহাটে সেরা গার্লস ক্যাডেট কলেজ
জয়পুরহাটে সেরা গার্লস ক্যাডেট কলেজ

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমিল্লা বোর্ডে পাসের হার ৬৩.৬০, কমেছে ১৬ শতাংশ
কুমিল্লা বোর্ডে পাসের হার ৬৩.৬০, কমেছে ১৬ শতাংশ

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু
হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই

সম্পাদকীয়

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা