শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৬ জানুয়ারি, ২০২০ আপডেট:

আমার সেই দেশ এখন

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
আমার সেই দেশ এখন

২৬ বছর আগে এসবের শুরু। আমার মাথার দাম ঘোষণা করেছিল সিলেটের এক মাদ্রাসার প্রিন্সিপাল। কারও মাথার দাম ঘোষণা করা, অর্থাৎ জনগণকে বলা- তোমাদের মধ্যে ওর মুন্ডুটা যে ব্যক্তি কেটে নিয়ে আসতে পারবে, অর্থাৎ তাকে হত্যা করতে পারবে, তাকে আমি মোটা অঙ্কের টাকা দেব- নিশ্চয়ই খুব বড় এক অপরাধ। কিন্তু এসব অপরাধীর বিরুদ্ধে তখনকার সরকার কোনো ব্যবস্থা নেয়নি। মামলা করা, গ্রেফতার করা, জেলে ভরা তো দূরের কথা, সামান্য তিরস্কার পর্যন্ত করেনি। প্রিন্সিপাল হাবিবুর রহমানকে বরং টিকিট দিয়েছিল ভোটে দাঁড়ানোর জন্য। প্রকাশ্যে মাথার দাম ঘোষণা করার পর অপরাধীর জনপ্রিয়তা যদি দেশের রাজনৈতিক দলগুলোয় বেড়ে যায়, তাহলে তো নিশ্চিতই দেশ ভয়াবহ ভবিষ্যতের দিকেই যাত্রা করবে।

ফতোয়ার উচ্ছ্বাসে রাস্তায় তখন প্রায় প্রতিদিন মিছিল হতো। এক বদলোক থেকে বাকি বদলোক উৎসাহ পায়। সরকারের মৌনতাকেই লোকেরা সমর্থন বলে মনে করে। মিছিলে লোক আনা হতো বিভিন্ন মাদ্রাসা থেকে। তারা জানতোই না তসলিমা কে, কী লেখে, কিন্তু তার ফাঁসি চাইত। তসলিমা নাকি তাদের ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত দিয়েছে। মিছিল দিন দিন ফুলে ফেঁপে বড় হতে থাকে, একসময় ‘অনুভূতির রাজনীতিক’রা হরতালের ডাক দেয়, সেই হরতাল সফল হয়। লং মার্চের ডাক দেয়, মানিক মিয়া এভিনিউতে চার লাখ মোল্লার সভা হয়। এক লেখিকার ফাঁসির দাবিতে তখন স্কুল কলেজ অফিস আদালত বন্ধ থাকে, যানবাহন চলাচল বন্ধ থাকে। উগ্র ধর্মান্ধ আর জঙ্গিরা তখন রাস্তাঘাটে অবাধে চরম উচ্ছৃঙ্খলতা, রক্তপাত আর নারকীয় উল্লাসে ব্যস্ত। সরকার ওদের শাস্তি তো দেয়ইনি, ওদের শান্ত করার কোনো ব্যবস্থাও নেয়নি। উলটে আমাকে শাসিয়েছে, আমার বিরুদ্ধে খালেদা সরকার মামলা করেছে, আমার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি হয়েছে, আমাকে দেশ ত্যাগ করতে বাধ্য করেছে। যারা দুদিনের মধ্যে চার লাখ লোকের জমায়েত ঘটিয়ে দিতে পারে, রাজনৈতিক দলগুলোর জিভ তখন তাদের দলে টানার মতলবে বেরিয়ে এসেছে। ওইসব ধর্ম ব্যবসায়ীর অনেকেই পরে সংসদে বসেছে। আমি কোথায়? চিরকালের নির্বাসনে। কী অপরাধ ছিল আমার? আমার অপরাধ ছিল ... নারীর সমান অধিকার দাবি করা, মানবাধিকারের লঙ্ঘন যেন না হয়, সেদিকে লক্ষ রাখার কথা বলা, ধর্মীয় আইনের বদলে নারী পুরুষের সমানাধিকারের ভিত্তিতে আইন তৈরি করার দাবি করা, সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি এবং ধর্মনিরপেক্ষতা বজায় রাখার জন্য আবেদন করা।

আমার প্রিয় দেশটিকে সেদিন দেখেছি কী রকম ভয়ঙ্কর উন্মত্ত হতে। বর্বরদের উন্মত্ততাকে বারবার উসকে দিয়েছে, প্রশ্রয় দিয়েছে শাসকের দল। শুধু আমাকেই নির্বাসনে পাঠিয়ে শান্ত হয়নি ওরা, কত বুদ্ধিদীপ্ত তরুণকে বর্বরগুলো নৃশংসভাবে হত্যা করেছে। সমাজ হয় ওদের ভয়ে তটস্থ, অথবা সহজে মগজধোলাই হয়ে এক একটা জড়ো পদার্থ হয়ে বসে আছে। পঙ্গপালে ছেয়ে গেছে দেশ। এই দেশকে বর্বরদের কবল থেকে কে বাঁচাবে? আমি তো কাউকে দেখি না। যে দলকে নিয়ে আশা ছিল, সে দল ওদের সঙ্গে আপস করেছে। বাকিরা ব্যস্ত সরকারের চাটুকারিতা করে আখের গুছিয়ে নিতে। মানবাধিকারে, বাকস্বাধীনতায়, গণতন্ত্রে, নারী স্বাধীনতায় বিশ্বাস করা সৎ, নিষ্ঠ, আদর্শবাদী মানুষ আজ নেই বললে চলে।

সবকিছু কতটা নষ্ট হলে একজন সুফি গায়ককে গ্রেফতার করতে পারে, রিমান্ডে পাঠাতে পারে, জেল-হাজতে ভরতে পারে, তা সামান্য বিবেক যাদের আছে, তারা নিশ্চয়ই অনুমান করতে পারে। ইসলামে গান নিষিদ্ধ নয়, ...এ কথা জোর দিয়ে বলেছিলেন শরিয়ত সরকার বাউল। মোল্লাতন্ত্র খুশি নয় শরিয়ত বাউলের ওপর, সে কারণে গ্রামেগঞ্জে পালাগান গাওয়া এই সুফিকে বন্দি করা হয়েছে। মোল্লাতন্ত্র আছে বলেই অসাম্প্রদায়িক, ধর্মনিরপেক্ষ মুক্তচিন্তকদের হয় নিহত হতে হয়, নয়তো নির্বাসন জীবনযাপন করতে হয়।

শরিয়তকে দোষী সাব্যস্ত করা মানেই ইসলামে গান-বাজনা নিষিদ্ধ তা প্রতিষ্ঠিত করা। তাহলে কি বাংলাদেশে আজ থেকে সব গান বাজনা নিষিদ্ধ? রবীন্দ্র সংগীত, নজরুল গীতি, পল্লী গীতি, বাউল গান, জারি, সারি, ভাটিয়ালি, ভাওয়াইয়া, ব্যান্ডের গান, আধুনিক গান, গণসংগীত, জীবনমুখী গান, সব নিষিদ্ধ? তাহলে সব নিষিদ্ধই করে দেওয়া হোক। শিল্প-সাহিত্য সব নিষিদ্ধ হোক। স্কুল কলেজ বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ করে দেওয়া হোক। কোনো একাডেমি নয়, লাইব্রেরি নয়, জাদুঘর নয়। টুপি আলখাল্লা আর বোরখাই হোক নারী পুরুষের পোশাক, অন্য কিছু নয়। মাথার সামান্য চুল যদি বেরিয়ে আসে বোরখার ফাঁক দিয়ে, তাহলে রাস্তাঘাটে ধর্ম-পুলিশরা পেটাবে মেয়েদের, যদি বোরখার তলায় ট্রাউজার পরে কোনো মেয়ে, তাহলেও ১০০ চাবুক মারবে। দেশে কোনো আদালত নয়, থাকবে শুধু শরিয়া কোর্ট। জনতার সামনে তলোয়ারের এক কোপে মৃত্যুদ-প্রাপ্ত আসামির ধড় থেকে মুন্ডু ফেলে দেবে। শুধু স্বামী-সন্তানের সেবা আর সন্তান উৎপাদনের জন্য ঘরবন্দী করা হোক নারীকে। আল্লাহর শাসন চলবে দেশে। পাথর ছুড়ে হত্যা করা হবে তাদের যারা ধর্ম গাফিলতি করবে, যারা ব্যভিচার করবে, যারা ধর্ম পালন নিয়ে প্রশ্ন করবে। কোনো গণতন্ত্র, কোনো মানবাধিকার, নারীর অধিকার, কোনো বাকস্বাধীনতা, মতপ্রকাশের অধিকার থাকবে না দেশে।

আমি সত্যি চাইছি এমনই ভয়ঙ্কর দিন আসুক। মানুষ পরাধীনতার শেকলে বন্দী থাকতে থাকতে অতিষ্ঠ হয়ে উঠুক। মানুষের দম বন্ধ হতে হতে শ্বাস নেওয়ার জন্য অস্থির হয়ে উঠুক। শেষ অবধি মানুষই মোল্লাতন্ত্রের বিরুদ্ধে রুখে উঠুক। মানুষ মানুষকে বাঁচাবার জন্য সত্যিকার গণতন্ত্র আনুক, সত্যিকার ধর্মনিরপেক্ষতা আনুক, সমাজকে সত্যিকার শিক্ষিত আর সভ্য করার জন্য দিন রাত পরিশ্রম করুক। ফিরিয়ে আনুক সাহিত্য, সংগীত, সংস্কৃতি। ভুলে গেলে চলবে না বাংলার সংস্কৃতি আরবদের সংস্কৃতি থেকে ভিন্ন। ধর্ম একটি ব্যক্তিগত বিশ্বাসের নাম, ধর্ম কোনো সংস্কৃতির নাম নয়, কানুনের নাম নয়। এটিকে ব্যক্তিগত চৌহদ্দি থেকে যদি বাইরে আসতে দেওয়া হয়, তাহলে ধর্ম ব্যবসায়ীরা একে নিয়ে ধুন্দুমার ব্যবসা শুরু করবে। তাই করেছে। রাজনীতি শুরু করবে, তাই করেছে। এখন কিছু কি বাকি আছে বাংলাদেশের সৌদি আরব, সুদান, সোমালিয়া বা সিরিয়া হওয়ার?

১৯৭১ সালে একটি ধর্মনিরপেক্ষ গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রের প্রতিশ্রুতি নিয়ে বাংলাদেশের যাত্রা শুরু হয়েছিল। আমাদের স্বপ্ন ধূলিসাৎ করে দিয়েছে অতীতের বিভিন্ন স্বৈরাচারী শাসক। আজ যে সরকার একাত্তরের রাজাকারকে ফাঁসি দেয়, সেই সরকার বর্তমান রাজাকারদের চুমু খায়। যে সরকার সংবিধানে ধর্মনিরপেক্ষতা ফিরিয়ে আনে, সে সরকার রাষ্ট্রধর্ম বহাল রাখে। যে সরকার মানুষকে উদারপন্থি হতে বলে, সে সরকারের আনা ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে উদারপন্থি হওয়ার অপরাধে মানুষকে জেলে যেতে হয়। তারপরও সরকার চুপ। যেভাবে চুপ ছিল এক এক করে যখন মুক্তচিন্তকদের হত্যা করেছিল জঙ্গিরা। শুধুই গদি হারানোর ভয়।

সংখ্যাগরিষ্ঠ লোক যখন অন্যায়কে সমর্থন করে, আমাদের ক্ষমতাবান সরকারপ্রধানও মনে করেন, অন্যায়কে সমর্থন করতে হবে, তা না হলে সংখ্যাগরিষ্ঠের সমর্থন হারাতে হবে। আজ যদি সংখ্যাগরিষ্ঠ লোক ভেড়ায় পরিণত হয়, তবে তাদেরকে ভেড়ায় পরিণত করার দায় কিন্তু সবচেয়ে বেশি সরকারের। ভেড়ার সমর্থনের বদলে ভেড়াকে যুক্তিবুদ্ধিসম্পন্ন চিন্তাশীল, প্রগতিশীল মানুষ হিসেবে গড়ে তোলার দায়িত্বও কিন্তু সবচেয়ে বেশি সরকারের।

এই দায়িত্ব যদি আজ সরকার না নেয়, যদি ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মতো একটি কালাকানুন আজও বাতিল না করে, আজও যদি বাউল বয়াতিদের মুক্তি দেওয়ার ব্যবস্থা না করে, যদি মুক্তচিন্তকদের দেশে ফিরিয়ে না আনে, যদি মানুষের বাকস্বাধীনতা রক্ষা আজও না করেÑ তবে আমরা নিশ্চিত যে দেশটিকে অন্ধকারের অতল গহ্বর থেকে বাঁচাবার সুযোগ পেয়েও বাঁচায়নি এই সরকার।

দেশটিকে তাহলে অন্ধকারে ঠেলে দেওয়ার অপরাধে অপরাধী সব সরকারই।

                লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
টাঙ্গাইলে ১৫ কিলোমিটার ম্যারাথন প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত
টাঙ্গাইলে ১৫ কিলোমিটার ম্যারাথন প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিলেট বিভাগের কোন জেলায় বেড়েছে কত ভোটার
সিলেট বিভাগের কোন জেলায় বেড়েছে কত ভোটার

১৮ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

আশুলিয়ার বাইপাইলে ভূকম্পন অনুভূত
আশুলিয়ার বাইপাইলে ভূকম্পন অনুভূত

২০ মিনিট আগে | নগর জীবন

সুদানে সংঘাত বন্ধের আহ্বান গুতেরেসের
সুদানে সংঘাত বন্ধের আহ্বান গুতেরেসের

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁপাইনবাবগঞ্জ সিটিজেএ নির্বাচনে সভাপতি রফিক, সম্পাদক জুয়েল
চাঁপাইনবাবগঞ্জ সিটিজেএ নির্বাচনে সভাপতি রফিক, সম্পাদক জুয়েল

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সুফিবাদে কেন বিশ্বাস করেন এ আর রহমান?
সুফিবাদে কেন বিশ্বাস করেন এ আর রহমান?

৩৮ মিনিট আগে | শোবিজ

২৪ ঘণ্টার মধ্যে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস
২৪ ঘণ্টার মধ্যে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

একাধিক গাড়ির চাপায় ক্ষতবিক্ষত এক ব্যক্তি, মুখের ডান পাশ ছাড়া যাচ্ছে না চেনা
একাধিক গাড়ির চাপায় ক্ষতবিক্ষত এক ব্যক্তি, মুখের ডান পাশ ছাড়া যাচ্ছে না চেনা

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাবনায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সাহিত্য আড্ডা
পাবনায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সাহিত্য আড্ডা

৫৪ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ঢাকার বাতাস আজও ‘অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজও ‘অস্বাস্থ্যকর’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিকালে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক
বিকালে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউরোপের প্রতি সাত শিশু কিশোরের মধ্যে মানসিক সমস্যায় ভুগছেন একজন
ইউরোপের প্রতি সাত শিশু কিশোরের মধ্যে মানসিক সমস্যায় ভুগছেন একজন

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পথশয্যায় থাকা মানুষের মাঝে মশারি বিতরণ বসুন্ধরা শুভসংঘের
পথশয্যায় থাকা মানুষের মাঝে মশারি বিতরণ বসুন্ধরা শুভসংঘের

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন হবে ঐতিহাসিক : ইসি সানাউল্লাহ
ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন হবে ঐতিহাসিক : ইসি সানাউল্লাহ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘এরা নারীবাদী কথার অর্থই জানে না’
‘এরা নারীবাদী কথার অর্থই জানে না’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আদা চায়ের কার্যকারিতা
আদা চায়ের কার্যকারিতা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

জাতীয় স্মৃতিসৌধে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা নিবেদন
জাতীয় স্মৃতিসৌধে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা নিবেদন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ধানের শীষ অধিকার, ন্যায়বিচার ও স্বাধীন মতপ্রকাশের প্রতীক’
‘ধানের শীষ অধিকার, ন্যায়বিচার ও স্বাধীন মতপ্রকাশের প্রতীক’

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কিশোরগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্রাণ গেল ২ ভাইয়ের
কিশোরগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্রাণ গেল ২ ভাইয়ের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে ট্যাপেন্টাডলসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার
জয়পুরহাটে ট্যাপেন্টাডলসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এসএ টি-টোয়েন্টিতে না খেলার কারণ জানালেন তাইজুল
এসএ টি-টোয়েন্টিতে না খেলার কারণ জানালেন তাইজুল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা
ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নেত্রীর বাসায় ককটেল নিক্ষেপ, গ্রেফতার ৪
ডাকসু নেত্রীর বাসায় ককটেল নিক্ষেপ, গ্রেফতার ৪

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ
দেশে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গৌহাটিতেও খেলতে পারবেন না রাবাদা
গৌহাটিতেও খেলতে পারবেন না রাবাদা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজও ১৪ ডিগ্রির ঘরে তেঁতুলিয়ার তাপমাত্রা
আজও ১৪ ডিগ্রির ঘরে তেঁতুলিয়ার তাপমাত্রা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত
দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা
যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা

১৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো
পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা