শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৮ জানুয়ারি, ২০২০

মুন্সীগঞ্জে বিশ্বমানের সর্বাধুনিক ডেইরি খামার

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
মুন্সীগঞ্জে বিশ্বমানের সর্বাধুনিক ডেইরি খামার

একজন মানুষের দৈনিক ২৫০ মিলিলিটার দুধের প্রয়োজন। কিন্তু উৎপাদন অনুযায়ী আমরা পাচ্ছি ১৬৫ মিলিলিটার। প্রাণিসম্পদ অধিদফতরের তথ্যমতে, ২০১৮-১৯ অর্থবছরে দেশে মোট চাহিদার ৬৪ দশমিক ৬৮ শতাংশ দুধ উৎপাদিত হয়েছে। চাহিদার বেশ বড় একটা অংশই পূরণ হচ্ছে না। ফলে বিদেশ থেকে গুঁড়া দুধ আমদানি করতে হচ্ছে। তাই বোঝা যায়, দুধের বড় একটা বাজারের সম্ভাবনা রয়েছে আমাদের দেশে। অন্যদিকে নিরাপদ খাদ্যের তাগিদ থেকে অর্গানিক খাদ্যপণ্যের চাহিদা দিন দিন বেড়েই চলেছে। গ্রাহক চায় নিরাপদ দুধের নিশ্চয়তা। এসব বিবেচনায় এ খাতের একটা বড় সম্ভাবনার কথা চিন্তা করে যুক্ত হচ্ছেন বড় বড় শিল্প উদ্যোক্তারা। মুন্সীগঞ্জের লৌহজং উপজেলায় সাতঘরিয়া গ্রামে তৈরি হয়েছে এমনই এক ডেইরি খামার। ১০২ বিঘা জমির ওপর নির্মিত ডাচ ডেইরি লিমিটেড নামের দুগ্ধ খামারটি দেশীয় দুগ্ধশিল্পের জন্য নতুন এক বার্তা। বছরখানেক ধরেই খামারটি দেখতে যাব বলে ভাবছিলাম। গত ডিসেম্বরের এক সকালে গিয়ে হাজির হলাম ডাচ ডেইরি খামারে। যেমন দৃশ্যপট দেখব বলে ভেবেছিলাম, ঠিক তেমনটিই- এমন দৃশ্য নেদারল্যান্ডস, বেলজিয়াম, ইংল্যান্ডে দেখে এসেছি। সত্যি মুগ্ধকর এক অভাবনীয় ব্যাপার। একটি শিল্পকারখানা যে আয়োজনে বা যে পরিকল্পনা নিয়ে গড়ে ওঠে এখানেও ঠিক তাই। মাত্র দেড় বছরের উদ্যোগ তাই পরিপূর্ণ খামারের সমৃদ্ধ রূপটি ওপর থেকে সেভাবে বোঝা যায় না। তবে শিল্পকারখানার আদলটি ধরা যায় এক কথায় বিশাল আয়োজন।

একটা সময় ‘গরুর খামার’ কথাটি মনে হলেই অন্ধকারাচ্ছন্ন একটি গোয়ালঘর কিংবা টিনের চালাঘরে সারি সারি গরু দাঁড়িয়ে থাকার দৃশ্য আমাদের চোখে ভাসে- এমন দৃশ্যই ধারণ করে এসেছি ৪০ বছর ধরে দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে। তখন ভাবতাম কবে আমাদের দেশের দুগ্ধ খামারে মেশিনে দুধ দোয়ানো হবে। ডাচ ডেইরি খামার দেখে মনে হলো সময় পাল্টাচ্ছে। আন্তর্জাতিক মানের একটি গরুর খামার কতটা নিয়মনীতির আলোকে গড়ে উঠতে পারে, কতটা আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার হতে পারে, তা এখানে এসে বোঝা গেল। যদিও ‘হৃদয়ে মাটি ও মানুষ’-এর দর্শকদের কাছে এটি নতুন কিছু নয়। নিশ্চয়ই আপনাদের মনে আছে নেদারল্যান্ডসের ডো-মার্কের কথা, কিংবা ইংল্যান্ড, বেলজিয়াম, দক্ষিণ কোরিয়াসহ বিভিন্ন দেশের আধুনিকতম গরুর খামার নিশ্চয়ই আপনারা ‘হৃদয়ে মাটি ও মানুষ’ অনুষ্ঠানে দেখে থাকবেন। যা হোক, বলছিলাম মুন্সীগঞ্জের ডাচ ডেইরি ফার্মের কথা। ২০১৮ সালের ৫ মে মালয়েশিয়ান এয়ারলরাইনসের একটি চার্টার্ড বিমানে হযরত শাহজালাল (রহ.) আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অস্ট্রেলিয়ার সিডনি থেকে ৭৫টি গরু আসে। এর আগেও চার্টার্ড বিমানে গরু এসেছে, কিন্তু পরিমাণের দিক থেকে সেটিই ছিল এক অনন্য দৃষ্টান্ত। সেই ৭৫টি গরু দিয়েই আন্তর্জাতিক মানের এই খামারের যাত্রা। পরে আরও অনেক গরু যুক্ত হয়েছে। এখন ছোটবড় মিলে ১ হাজার ২০০ গরুর এ খামার। পাঠক! আপনারা অনেকেই প্রাণিসম্পদের স্মার্ট খামার দেখেছেন। বিশেষ করে ডিজি কাউ ও সূর্যমুখী লিমিটেড নামের একটি প্রতিষ্ঠানের আইওটি ব্যবহৃত খামার দেখেছেন। গরুর পেটে থাকা বোলাস বা কলারে থাকা চিপ থেকে সহজেই তথ্য পৌঁছে যায় মোবাইল ফোনে, খামারি যেখানেই থাকুক, সব তথ্যই সে পেয়ে যাবে। এ খামারে ইন্টারনেট অব থিংসের ব্যবহার আরও ব্যতিক্রম। কয়েকটি ধাপে গরুর পেটে বোলাস প্রয়োগ করা হয়। ফলে গরুর শারীরিক যে কোনো পরিবর্তন সহজেই ধরে ফেলা সম্ভব হয়। তথ্য আরও নির্ভুল। এতে গরুকে সুস্থ রাখা যায়, খরচ কমে যায়। লাভ বেশি হয়।

খামারের সার্বিক বিষয় দেখভাল করেন ডাচ ডেইরি ফার্মের পরিচালক মো. গিয়াস আহম্মদ। তিনি ১৮-১৯ বছর ধরে ডেইরি ফার্ম ব্যবসার সঙ্গে সম্পৃক্ত। ইংল্যান্ড ও আমেরিকা থেকে কৃষি বিভাগে পড়াশোনা শেষে নেদারল্যান্ডসে প্রশিক্ষণ নিয়েছেন। তিনিই ঘুরে ঘুরে সম্পূর্ণ খামারটি দেখালেন। জানালেন, খামারে দেশি-বিদেশি মিলিয়ে প্রায় ১ হাজার ২০০-এর বেশি গরু রয়েছে। গরুর জন্য শেডের ফ্লোরে বিছানো আছে ‘কাউ ম্যাট্রেস’। এটা দেখতে কার্পেটের মতো। ফলে গরু চলাফেরা করতে ব্যথা অনুভব করে না। ঘুমাতে সুবিধা হয়। পায়ে কোনো রোগব্যাধি দেখা দেয় না। গরুর বাসস্থান অর্থাৎ শেডগুলোয় আর্দ্রতা, তাপমাত্রা ও বাতাস নিয়ন্ত্রণ করা হয় স্বয়ংক্রিয়ভাবে। গরুর শরীরে যেন ঠিকমতো বাতাস লাগে তার জন্য রয়েছে আধুনিক ফ্যান। গিয়াস জানান, প্রতিটি গরুকে ড্রাই ম্যাটার (সলিড খাবার) খাওয়ানো হয়। সলিড খাবার বলতে যেসব খাবার দেওয়া হয় সেখান থেকে পানি সরিয়ে ফেলা হয়। যেমন, যে কোনো ঘাসে পানি থাকে ৭০-৮০ শতাংশ। এ খামারের প্রতিটি গরুকে পর্যাপ্ত ঘাস ও পানি দেওয়া হয়। খামারেই শতভাগ মানসম্পন্ন ও পুষ্টিকর খাদ্য মিশ্রণে তৈরি হয় গো-খাদ্য। স্বয়ংক্রিয় মেশিনে কাটা হয় ঘাস। কাঁচা ভুট্টার ঘাসের সঙ্গে আরও অন্যান্য উপাদান মিশিয়ে তৈরি করা হয় মানসম্পন্ন খাবার। গরুর বাছুরের খাবার তালিকায় দুধ না রেখে পর্যাপ্ত ডেনকাভিট মিল্ক রিপ্লেসার খাওয়ানো হয়। বাংলাদেশে একটি ভুল ধারণার প্রচলন আছেÑ এ দেশের আবহাওয়ায় বিদেশি গরু বাঁচবে না। গিয়াস জানান, তিনিই প্রথম এ ধারণাকে মিথ্যা প্রমাণ করেছেন। বিদেশ থেকে আনা গরু থেকে বেশি পরিমাণে দুধ পাওয়া যায় না। এ রকম একটা ধারণাও আছে। এ ধারণাটিও পাল্টে গেছে। জেনে অবাক হবেন, এখানকার প্রায় ৬০০টি গাভীর প্রতিটিই দুধ দিচ্ছে। প্রতিটি গাভী দুধ দেয় ৩৫-৪৫ লিটারের ওপরে। গাভীর দুধ দেওয়ার হার ২০ লিটারের নিচে নেমে এলে সেটি বাদ দেওয়া হয়। রয়েছে সর্বাধুনিক প্রযুক্তিসংবলিত মিলকিং পারলার। সেখানে ১২টি গরু থেকে একসঙ্গে দুধ সংগ্রহ করা যায়। দিনে গড়ে ১৫ হাজার লিটার দুধ সংগ্রহ করছেন তারা। মিল্কভিটা, রস মিষ্টান্ন ভান্ডার, স্থানীয় ও ঢাকার বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান এ খামার থেকে দুধ সংগ্রহ করে।

খামারের আরেকটি শেডে রয়েছে বিশাল বিশাল ষাঁড়। এক কথায় বিফ ফ্যাটেনিং। এ শেডটিতে লালনপালন করা হয় মাংস উপযোগী গরু। কথা হলো খামার ব্যবস্থাপক আসিফ মৃধার সঙ্গে। তিনি জানালেন, গরুর মাংসের আন্তর্জাতিক বাজার ধরার ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা রয়েছে তাঁদের।

গত ১০ বছর ধরেই কৃষির এ ধরনের বিবর্তন সম্পর্কে আপনাদের আভাস দিয়ে আসছি। বড় বড় শিল্পোদ্যোক্তার কাছে সমকালীন, আধুনিক ও স্মার্ট বাণিজ্যের জায়গাটি দখল করছে কৃষি। আমাদের কৃষি আজ সত্যিকারের বাণিজ্য ও বিনিয়োগমুখী। এটি এখন আন্তর্জাতিক মানের বাণিজ্য চিন্তার আলোকে গড়ে তোলার দিন এসেছে। ঠিক এ উপলব্ধি থেকেই অ্যাবা গ্রুপের মতো শিল্পপ্রতিষ্ঠান কৃষিতে ঝুঁকেছে। এটি যথেষ্টই আশাব্যঞ্জক। বাংলাদেশের কৃষি উৎপাদন খাতের জন্য এটি যেমন অনেকটা বিস্ময়ের, তেমন সম্ভাবনার। আমরা যখন চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের কথা বলছি, তখন যে কোনো উৎপাদন খাতেই সাফল্যের সঙ্গে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির সংযোগটা অনেক বেশি প্রয়োজন। এ ক্ষেত্রে সাফল্যের এক নজির স্থাপন করেছে নতুন এই কৃষি শিল্প উদ্যোগ। আমি বিশ্বাস করি, সময়ের চাহিদা বিবেচনা করে কৃষিতে এমন বিশ্বমানের উদ্যোগগুলো যুক্ত হবে। এর মাধ্যমে কৃষির যেমন উৎকর্ষ হবে, নিরাপদ খাদ্য উৎপাদনেও সূচনা ঘটবে নতুন যুগের।

মিডিয়া ব্যক্তিত্ব।

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ
নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
ডেঙ্গুর চোখ রাঙানি
ডেঙ্গুর চোখ রাঙানি
মার্কিন শুল্ক তাণ্ডব
মার্কিন শুল্ক তাণ্ডব
মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব
মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব
জ্ঞানতাপস ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্
জ্ঞানতাপস ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ
নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সর্বশেষ খবর
এসএসসিতে ফেল : বরিশালে পাঁচ ছাত্রীর আত্মহত্যার চেষ্টা, দুইজনের মৃত্যু
এসএসসিতে ফেল : বরিশালে পাঁচ ছাত্রীর আত্মহত্যার চেষ্টা, দুইজনের মৃত্যু

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

সিরাজদীখানে জমির বিরোধে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা
সিরাজদীখানে জমির বিরোধে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানা বৃষ্টির প্রভাব রাজধানীর বাজারে
টানা বৃষ্টির প্রভাব রাজধানীর বাজারে

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এসএসসিতে অকৃতকার্য হওয়ায় গেন্ডারিয়ায় শিক্ষার্থীর 'আত্মহত্যা'
এসএসসিতে অকৃতকার্য হওয়ায় গেন্ডারিয়ায় শিক্ষার্থীর 'আত্মহত্যা'

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেরাটনে কোস্টাল কার্নিভাল
শেরাটনে কোস্টাল কার্নিভাল

৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের
ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাকে মারধর করায় যুবককে পিটিয়ে হত্যা করল স্বজনরা
মাকে মারধর করায় যুবককে পিটিয়ে হত্যা করল স্বজনরা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চমেক শিক্ষার্থীদের দুই দফা দাবি
চমেক শিক্ষার্থীদের দুই দফা দাবি

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে ৭ উইকেটে হারাল শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে ৭ উইকেটে হারাল শ্রীলঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুর কারাগার থেকে পালিয়ে আসা হাজতি নারায়ণগঞ্জে গ্রেফতার
শেরপুর কারাগার থেকে পালিয়ে আসা হাজতি নারায়ণগঞ্জে গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুকসুদপুরে দাখিল পরীক্ষায় অকৃতকার্য হওয়ায় আত্মহত্যা
মুকসুদপুরে দাখিল পরীক্ষায় অকৃতকার্য হওয়ায় আত্মহত্যা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুশইনের মাধ্যমে মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে : বিজিবি মহাপরিচালক
পুশইনের মাধ্যমে মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে : বিজিবি মহাপরিচালক

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান
ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৭ শিক্ষকের ৫ পরীক্ষার্থী, পাস করেছে মাত্র একজন
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৭ শিক্ষকের ৫ পরীক্ষার্থী, পাস করেছে মাত্র একজন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে আরও ১৪ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ১৪ জনের করোনা শনাক্ত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পটুয়াখালীর চারটি স্কুলে এসএসসি পরীক্ষায় পাস শূন্য
পটুয়াখালীর চারটি স্কুলে এসএসসি পরীক্ষায় পাস শূন্য

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপির সাবেক সেক্রেটারিসহ অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী খালাস
বিএনপির সাবেক সেক্রেটারিসহ অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী খালাস

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২
মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনাপোল দিয়ে উপহারের আম গেল ভারতে
বেনাপোল দিয়ে উপহারের আম গেল ভারতে

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক
কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫
একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোংলা বন্দরে গত অর্থবছরে সকল লক্ষমাত্রায়ই সাফল্য
মোংলা বন্দরে গত অর্থবছরে সকল লক্ষমাত্রায়ই সাফল্য

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কুলাউড়ায় বর্জ্য অপসারণে পৌরসভা-ব্যবসায়ীদের সভা
কুলাউড়ায় বর্জ্য অপসারণে পৌরসভা-ব্যবসায়ীদের সভা

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

খুবিতে ‘ট্রান্সফরমেটিভ রিসার্চ’ 
বিষয়ক জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত
খুবিতে ‘ট্রান্সফরমেটিভ রিসার্চ’  বিষয়ক জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ: পাসের হার ৬৮.৪৫, যেভাবে জানবেন ফলাফল
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ: পাসের হার ৬৮.৪৫, যেভাবে জানবেন ফলাফল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও একটি জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথি
আরও একটি জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন
জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন
দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন

১৮ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বন্যায় তিন বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত
বন্যায় তিন বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়
পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সেপটিক ট্যাংক থেকে ৪ তরুণের মরদেহ উদ্ধার
সেপটিক ট্যাংক থেকে ৪ তরুণের মরদেহ উদ্ধার

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি সামরিক বহরে কাসাম বিগ্রেডের হামলা
ইসরায়েলি সামরিক বহরে কাসাম বিগ্রেডের হামলা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!
ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড
পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলবিরোধী মন্তব্যে জাতিসংঘ দূতের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
ইসরায়েলবিরোধী মন্তব্যে জাতিসংঘ দূতের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াটসঅ্যাপকে টক্কর দিতে আসছে বিটচ্যাট, চলবে ইন্টারনেট ছাড়াই
হোয়াটসঅ্যাপকে টক্কর দিতে আসছে বিটচ্যাট, চলবে ইন্টারনেট ছাড়াই

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল
পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরের মধ্যে ঝড় হতে পারে যে সাত অঞ্চলে
দুপুরের মধ্যে ঝড় হতে পারে যে সাত অঞ্চলে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস
ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর
ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩
লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় আধুনিক ‘বন্দিশিবির’ গড়ার পরিকল্পনা ইসরায়েলের
গাজায় আধুনিক ‘বন্দিশিবির’ গড়ার পরিকল্পনা ইসরায়েলের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসির রেকর্ড গড়া রাতে জয় পেল ইন্টার মায়ামি
মেসির রেকর্ড গড়া রাতে জয় পেল ইন্টার মায়ামি

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন
পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মতিঝিল আইডিয়ালে পাসের হার ৯৭.৯৫ শতাংশ
মতিঝিল আইডিয়ালে পাসের হার ৯৭.৯৫ শতাংশ

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ
শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন

সম্পাদকীয়

নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি

সম্পাদকীয়

পালিয়ে গেছে দস্যি ছেলে
পালিয়ে গেছে দস্যি ছেলে

ডাংগুলি