শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৮ জানুয়ারি, ২০২০

মুন্সীগঞ্জে বিশ্বমানের সর্বাধুনিক ডেইরি খামার

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
মুন্সীগঞ্জে বিশ্বমানের সর্বাধুনিক ডেইরি খামার

একজন মানুষের দৈনিক ২৫০ মিলিলিটার দুধের প্রয়োজন। কিন্তু উৎপাদন অনুযায়ী আমরা পাচ্ছি ১৬৫ মিলিলিটার। প্রাণিসম্পদ অধিদফতরের তথ্যমতে, ২০১৮-১৯ অর্থবছরে দেশে মোট চাহিদার ৬৪ দশমিক ৬৮ শতাংশ দুধ উৎপাদিত হয়েছে। চাহিদার বেশ বড় একটা অংশই পূরণ হচ্ছে না। ফলে বিদেশ থেকে গুঁড়া দুধ আমদানি করতে হচ্ছে। তাই বোঝা যায়, দুধের বড় একটা বাজারের সম্ভাবনা রয়েছে আমাদের দেশে। অন্যদিকে নিরাপদ খাদ্যের তাগিদ থেকে অর্গানিক খাদ্যপণ্যের চাহিদা দিন দিন বেড়েই চলেছে। গ্রাহক চায় নিরাপদ দুধের নিশ্চয়তা। এসব বিবেচনায় এ খাতের একটা বড় সম্ভাবনার কথা চিন্তা করে যুক্ত হচ্ছেন বড় বড় শিল্প উদ্যোক্তারা। মুন্সীগঞ্জের লৌহজং উপজেলায় সাতঘরিয়া গ্রামে তৈরি হয়েছে এমনই এক ডেইরি খামার। ১০২ বিঘা জমির ওপর নির্মিত ডাচ ডেইরি লিমিটেড নামের দুগ্ধ খামারটি দেশীয় দুগ্ধশিল্পের জন্য নতুন এক বার্তা। বছরখানেক ধরেই খামারটি দেখতে যাব বলে ভাবছিলাম। গত ডিসেম্বরের এক সকালে গিয়ে হাজির হলাম ডাচ ডেইরি খামারে। যেমন দৃশ্যপট দেখব বলে ভেবেছিলাম, ঠিক তেমনটিই- এমন দৃশ্য নেদারল্যান্ডস, বেলজিয়াম, ইংল্যান্ডে দেখে এসেছি। সত্যি মুগ্ধকর এক অভাবনীয় ব্যাপার। একটি শিল্পকারখানা যে আয়োজনে বা যে পরিকল্পনা নিয়ে গড়ে ওঠে এখানেও ঠিক তাই। মাত্র দেড় বছরের উদ্যোগ তাই পরিপূর্ণ খামারের সমৃদ্ধ রূপটি ওপর থেকে সেভাবে বোঝা যায় না। তবে শিল্পকারখানার আদলটি ধরা যায় এক কথায় বিশাল আয়োজন।

একটা সময় ‘গরুর খামার’ কথাটি মনে হলেই অন্ধকারাচ্ছন্ন একটি গোয়ালঘর কিংবা টিনের চালাঘরে সারি সারি গরু দাঁড়িয়ে থাকার দৃশ্য আমাদের চোখে ভাসে- এমন দৃশ্যই ধারণ করে এসেছি ৪০ বছর ধরে দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে। তখন ভাবতাম কবে আমাদের দেশের দুগ্ধ খামারে মেশিনে দুধ দোয়ানো হবে। ডাচ ডেইরি খামার দেখে মনে হলো সময় পাল্টাচ্ছে। আন্তর্জাতিক মানের একটি গরুর খামার কতটা নিয়মনীতির আলোকে গড়ে উঠতে পারে, কতটা আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার হতে পারে, তা এখানে এসে বোঝা গেল। যদিও ‘হৃদয়ে মাটি ও মানুষ’-এর দর্শকদের কাছে এটি নতুন কিছু নয়। নিশ্চয়ই আপনাদের মনে আছে নেদারল্যান্ডসের ডো-মার্কের কথা, কিংবা ইংল্যান্ড, বেলজিয়াম, দক্ষিণ কোরিয়াসহ বিভিন্ন দেশের আধুনিকতম গরুর খামার নিশ্চয়ই আপনারা ‘হৃদয়ে মাটি ও মানুষ’ অনুষ্ঠানে দেখে থাকবেন। যা হোক, বলছিলাম মুন্সীগঞ্জের ডাচ ডেইরি ফার্মের কথা। ২০১৮ সালের ৫ মে মালয়েশিয়ান এয়ারলরাইনসের একটি চার্টার্ড বিমানে হযরত শাহজালাল (রহ.) আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অস্ট্রেলিয়ার সিডনি থেকে ৭৫টি গরু আসে। এর আগেও চার্টার্ড বিমানে গরু এসেছে, কিন্তু পরিমাণের দিক থেকে সেটিই ছিল এক অনন্য দৃষ্টান্ত। সেই ৭৫টি গরু দিয়েই আন্তর্জাতিক মানের এই খামারের যাত্রা। পরে আরও অনেক গরু যুক্ত হয়েছে। এখন ছোটবড় মিলে ১ হাজার ২০০ গরুর এ খামার। পাঠক! আপনারা অনেকেই প্রাণিসম্পদের স্মার্ট খামার দেখেছেন। বিশেষ করে ডিজি কাউ ও সূর্যমুখী লিমিটেড নামের একটি প্রতিষ্ঠানের আইওটি ব্যবহৃত খামার দেখেছেন। গরুর পেটে থাকা বোলাস বা কলারে থাকা চিপ থেকে সহজেই তথ্য পৌঁছে যায় মোবাইল ফোনে, খামারি যেখানেই থাকুক, সব তথ্যই সে পেয়ে যাবে। এ খামারে ইন্টারনেট অব থিংসের ব্যবহার আরও ব্যতিক্রম। কয়েকটি ধাপে গরুর পেটে বোলাস প্রয়োগ করা হয়। ফলে গরুর শারীরিক যে কোনো পরিবর্তন সহজেই ধরে ফেলা সম্ভব হয়। তথ্য আরও নির্ভুল। এতে গরুকে সুস্থ রাখা যায়, খরচ কমে যায়। লাভ বেশি হয়।

খামারের সার্বিক বিষয় দেখভাল করেন ডাচ ডেইরি ফার্মের পরিচালক মো. গিয়াস আহম্মদ। তিনি ১৮-১৯ বছর ধরে ডেইরি ফার্ম ব্যবসার সঙ্গে সম্পৃক্ত। ইংল্যান্ড ও আমেরিকা থেকে কৃষি বিভাগে পড়াশোনা শেষে নেদারল্যান্ডসে প্রশিক্ষণ নিয়েছেন। তিনিই ঘুরে ঘুরে সম্পূর্ণ খামারটি দেখালেন। জানালেন, খামারে দেশি-বিদেশি মিলিয়ে প্রায় ১ হাজার ২০০-এর বেশি গরু রয়েছে। গরুর জন্য শেডের ফ্লোরে বিছানো আছে ‘কাউ ম্যাট্রেস’। এটা দেখতে কার্পেটের মতো। ফলে গরু চলাফেরা করতে ব্যথা অনুভব করে না। ঘুমাতে সুবিধা হয়। পায়ে কোনো রোগব্যাধি দেখা দেয় না। গরুর বাসস্থান অর্থাৎ শেডগুলোয় আর্দ্রতা, তাপমাত্রা ও বাতাস নিয়ন্ত্রণ করা হয় স্বয়ংক্রিয়ভাবে। গরুর শরীরে যেন ঠিকমতো বাতাস লাগে তার জন্য রয়েছে আধুনিক ফ্যান। গিয়াস জানান, প্রতিটি গরুকে ড্রাই ম্যাটার (সলিড খাবার) খাওয়ানো হয়। সলিড খাবার বলতে যেসব খাবার দেওয়া হয় সেখান থেকে পানি সরিয়ে ফেলা হয়। যেমন, যে কোনো ঘাসে পানি থাকে ৭০-৮০ শতাংশ। এ খামারের প্রতিটি গরুকে পর্যাপ্ত ঘাস ও পানি দেওয়া হয়। খামারেই শতভাগ মানসম্পন্ন ও পুষ্টিকর খাদ্য মিশ্রণে তৈরি হয় গো-খাদ্য। স্বয়ংক্রিয় মেশিনে কাটা হয় ঘাস। কাঁচা ভুট্টার ঘাসের সঙ্গে আরও অন্যান্য উপাদান মিশিয়ে তৈরি করা হয় মানসম্পন্ন খাবার। গরুর বাছুরের খাবার তালিকায় দুধ না রেখে পর্যাপ্ত ডেনকাভিট মিল্ক রিপ্লেসার খাওয়ানো হয়। বাংলাদেশে একটি ভুল ধারণার প্রচলন আছেÑ এ দেশের আবহাওয়ায় বিদেশি গরু বাঁচবে না। গিয়াস জানান, তিনিই প্রথম এ ধারণাকে মিথ্যা প্রমাণ করেছেন। বিদেশ থেকে আনা গরু থেকে বেশি পরিমাণে দুধ পাওয়া যায় না। এ রকম একটা ধারণাও আছে। এ ধারণাটিও পাল্টে গেছে। জেনে অবাক হবেন, এখানকার প্রায় ৬০০টি গাভীর প্রতিটিই দুধ দিচ্ছে। প্রতিটি গাভী দুধ দেয় ৩৫-৪৫ লিটারের ওপরে। গাভীর দুধ দেওয়ার হার ২০ লিটারের নিচে নেমে এলে সেটি বাদ দেওয়া হয়। রয়েছে সর্বাধুনিক প্রযুক্তিসংবলিত মিলকিং পারলার। সেখানে ১২টি গরু থেকে একসঙ্গে দুধ সংগ্রহ করা যায়। দিনে গড়ে ১৫ হাজার লিটার দুধ সংগ্রহ করছেন তারা। মিল্কভিটা, রস মিষ্টান্ন ভান্ডার, স্থানীয় ও ঢাকার বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান এ খামার থেকে দুধ সংগ্রহ করে।

খামারের আরেকটি শেডে রয়েছে বিশাল বিশাল ষাঁড়। এক কথায় বিফ ফ্যাটেনিং। এ শেডটিতে লালনপালন করা হয় মাংস উপযোগী গরু। কথা হলো খামার ব্যবস্থাপক আসিফ মৃধার সঙ্গে। তিনি জানালেন, গরুর মাংসের আন্তর্জাতিক বাজার ধরার ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা রয়েছে তাঁদের।

গত ১০ বছর ধরেই কৃষির এ ধরনের বিবর্তন সম্পর্কে আপনাদের আভাস দিয়ে আসছি। বড় বড় শিল্পোদ্যোক্তার কাছে সমকালীন, আধুনিক ও স্মার্ট বাণিজ্যের জায়গাটি দখল করছে কৃষি। আমাদের কৃষি আজ সত্যিকারের বাণিজ্য ও বিনিয়োগমুখী। এটি এখন আন্তর্জাতিক মানের বাণিজ্য চিন্তার আলোকে গড়ে তোলার দিন এসেছে। ঠিক এ উপলব্ধি থেকেই অ্যাবা গ্রুপের মতো শিল্পপ্রতিষ্ঠান কৃষিতে ঝুঁকেছে। এটি যথেষ্টই আশাব্যঞ্জক। বাংলাদেশের কৃষি উৎপাদন খাতের জন্য এটি যেমন অনেকটা বিস্ময়ের, তেমন সম্ভাবনার। আমরা যখন চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের কথা বলছি, তখন যে কোনো উৎপাদন খাতেই সাফল্যের সঙ্গে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির সংযোগটা অনেক বেশি প্রয়োজন। এ ক্ষেত্রে সাফল্যের এক নজির স্থাপন করেছে নতুন এই কৃষি শিল্প উদ্যোগ। আমি বিশ্বাস করি, সময়ের চাহিদা বিবেচনা করে কৃষিতে এমন বিশ্বমানের উদ্যোগগুলো যুক্ত হবে। এর মাধ্যমে কৃষির যেমন উৎকর্ষ হবে, নিরাপদ খাদ্য উৎপাদনেও সূচনা ঘটবে নতুন যুগের।

মিডিয়া ব্যক্তিত্ব।

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
সর্বশেষ খবর
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা

১ সেকেন্ড আগে | মুক্তমঞ্চ

সংকটে আস্থা সশস্ত্র বাহিনীতেই
সংকটে আস্থা সশস্ত্র বাহিনীতেই

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন

১৩ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

আজ ঢাকার কোথায় কোন কর্মসূচি?
আজ ঢাকার কোথায় কোন কর্মসূচি?

১৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

পল্লবীতে দুর্বৃত্তদের ছোড়া ককটেল বিস্ফোরণে এএসআই আহত
পল্লবীতে দুর্বৃত্তদের ছোড়া ককটেল বিস্ফোরণে এএসআই আহত

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বেটিং সংস্থার সঙ্গে জড়িত থাকায় ধারাভাষ্যকারের চাকরি হারালেন ম্যাকগ্রা
বেটিং সংস্থার সঙ্গে জড়িত থাকায় ধারাভাষ্যকারের চাকরি হারালেন ম্যাকগ্রা

৫২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের ম্যাচসহ টিভিতে আজকের খেলা
বাংলাদেশের ম্যাচসহ টিভিতে আজকের খেলা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ
আজ রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরানোর বিষয়ে আপিলের চূড়ান্ত রায় আজ
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরানোর বিষয়ে আপিলের চূড়ান্ত রায় আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হেরেও সেমিফাইনালে বাংলাদেশ
হেরেও সেমিফাইনালে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’
‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা
ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ
রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত
রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা
দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত
গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

২২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

১৯ ঘণ্টা আগে | টক শো

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান
বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ