শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৮ জানুয়ারি, ২০২০

মুন্সীগঞ্জে বিশ্বমানের সর্বাধুনিক ডেইরি খামার

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
মুন্সীগঞ্জে বিশ্বমানের সর্বাধুনিক ডেইরি খামার

একজন মানুষের দৈনিক ২৫০ মিলিলিটার দুধের প্রয়োজন। কিন্তু উৎপাদন অনুযায়ী আমরা পাচ্ছি ১৬৫ মিলিলিটার। প্রাণিসম্পদ অধিদফতরের তথ্যমতে, ২০১৮-১৯ অর্থবছরে দেশে মোট চাহিদার ৬৪ দশমিক ৬৮ শতাংশ দুধ উৎপাদিত হয়েছে। চাহিদার বেশ বড় একটা অংশই পূরণ হচ্ছে না। ফলে বিদেশ থেকে গুঁড়া দুধ আমদানি করতে হচ্ছে। তাই বোঝা যায়, দুধের বড় একটা বাজারের সম্ভাবনা রয়েছে আমাদের দেশে। অন্যদিকে নিরাপদ খাদ্যের তাগিদ থেকে অর্গানিক খাদ্যপণ্যের চাহিদা দিন দিন বেড়েই চলেছে। গ্রাহক চায় নিরাপদ দুধের নিশ্চয়তা। এসব বিবেচনায় এ খাতের একটা বড় সম্ভাবনার কথা চিন্তা করে যুক্ত হচ্ছেন বড় বড় শিল্প উদ্যোক্তারা। মুন্সীগঞ্জের লৌহজং উপজেলায় সাতঘরিয়া গ্রামে তৈরি হয়েছে এমনই এক ডেইরি খামার। ১০২ বিঘা জমির ওপর নির্মিত ডাচ ডেইরি লিমিটেড নামের দুগ্ধ খামারটি দেশীয় দুগ্ধশিল্পের জন্য নতুন এক বার্তা। বছরখানেক ধরেই খামারটি দেখতে যাব বলে ভাবছিলাম। গত ডিসেম্বরের এক সকালে গিয়ে হাজির হলাম ডাচ ডেইরি খামারে। যেমন দৃশ্যপট দেখব বলে ভেবেছিলাম, ঠিক তেমনটিই- এমন দৃশ্য নেদারল্যান্ডস, বেলজিয়াম, ইংল্যান্ডে দেখে এসেছি। সত্যি মুগ্ধকর এক অভাবনীয় ব্যাপার। একটি শিল্পকারখানা যে আয়োজনে বা যে পরিকল্পনা নিয়ে গড়ে ওঠে এখানেও ঠিক তাই। মাত্র দেড় বছরের উদ্যোগ তাই পরিপূর্ণ খামারের সমৃদ্ধ রূপটি ওপর থেকে সেভাবে বোঝা যায় না। তবে শিল্পকারখানার আদলটি ধরা যায় এক কথায় বিশাল আয়োজন।

একটা সময় ‘গরুর খামার’ কথাটি মনে হলেই অন্ধকারাচ্ছন্ন একটি গোয়ালঘর কিংবা টিনের চালাঘরে সারি সারি গরু দাঁড়িয়ে থাকার দৃশ্য আমাদের চোখে ভাসে- এমন দৃশ্যই ধারণ করে এসেছি ৪০ বছর ধরে দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে। তখন ভাবতাম কবে আমাদের দেশের দুগ্ধ খামারে মেশিনে দুধ দোয়ানো হবে। ডাচ ডেইরি খামার দেখে মনে হলো সময় পাল্টাচ্ছে। আন্তর্জাতিক মানের একটি গরুর খামার কতটা নিয়মনীতির আলোকে গড়ে উঠতে পারে, কতটা আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার হতে পারে, তা এখানে এসে বোঝা গেল। যদিও ‘হৃদয়ে মাটি ও মানুষ’-এর দর্শকদের কাছে এটি নতুন কিছু নয়। নিশ্চয়ই আপনাদের মনে আছে নেদারল্যান্ডসের ডো-মার্কের কথা, কিংবা ইংল্যান্ড, বেলজিয়াম, দক্ষিণ কোরিয়াসহ বিভিন্ন দেশের আধুনিকতম গরুর খামার নিশ্চয়ই আপনারা ‘হৃদয়ে মাটি ও মানুষ’ অনুষ্ঠানে দেখে থাকবেন। যা হোক, বলছিলাম মুন্সীগঞ্জের ডাচ ডেইরি ফার্মের কথা। ২০১৮ সালের ৫ মে মালয়েশিয়ান এয়ারলরাইনসের একটি চার্টার্ড বিমানে হযরত শাহজালাল (রহ.) আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অস্ট্রেলিয়ার সিডনি থেকে ৭৫টি গরু আসে। এর আগেও চার্টার্ড বিমানে গরু এসেছে, কিন্তু পরিমাণের দিক থেকে সেটিই ছিল এক অনন্য দৃষ্টান্ত। সেই ৭৫টি গরু দিয়েই আন্তর্জাতিক মানের এই খামারের যাত্রা। পরে আরও অনেক গরু যুক্ত হয়েছে। এখন ছোটবড় মিলে ১ হাজার ২০০ গরুর এ খামার। পাঠক! আপনারা অনেকেই প্রাণিসম্পদের স্মার্ট খামার দেখেছেন। বিশেষ করে ডিজি কাউ ও সূর্যমুখী লিমিটেড নামের একটি প্রতিষ্ঠানের আইওটি ব্যবহৃত খামার দেখেছেন। গরুর পেটে থাকা বোলাস বা কলারে থাকা চিপ থেকে সহজেই তথ্য পৌঁছে যায় মোবাইল ফোনে, খামারি যেখানেই থাকুক, সব তথ্যই সে পেয়ে যাবে। এ খামারে ইন্টারনেট অব থিংসের ব্যবহার আরও ব্যতিক্রম। কয়েকটি ধাপে গরুর পেটে বোলাস প্রয়োগ করা হয়। ফলে গরুর শারীরিক যে কোনো পরিবর্তন সহজেই ধরে ফেলা সম্ভব হয়। তথ্য আরও নির্ভুল। এতে গরুকে সুস্থ রাখা যায়, খরচ কমে যায়। লাভ বেশি হয়।

খামারের সার্বিক বিষয় দেখভাল করেন ডাচ ডেইরি ফার্মের পরিচালক মো. গিয়াস আহম্মদ। তিনি ১৮-১৯ বছর ধরে ডেইরি ফার্ম ব্যবসার সঙ্গে সম্পৃক্ত। ইংল্যান্ড ও আমেরিকা থেকে কৃষি বিভাগে পড়াশোনা শেষে নেদারল্যান্ডসে প্রশিক্ষণ নিয়েছেন। তিনিই ঘুরে ঘুরে সম্পূর্ণ খামারটি দেখালেন। জানালেন, খামারে দেশি-বিদেশি মিলিয়ে প্রায় ১ হাজার ২০০-এর বেশি গরু রয়েছে। গরুর জন্য শেডের ফ্লোরে বিছানো আছে ‘কাউ ম্যাট্রেস’। এটা দেখতে কার্পেটের মতো। ফলে গরু চলাফেরা করতে ব্যথা অনুভব করে না। ঘুমাতে সুবিধা হয়। পায়ে কোনো রোগব্যাধি দেখা দেয় না। গরুর বাসস্থান অর্থাৎ শেডগুলোয় আর্দ্রতা, তাপমাত্রা ও বাতাস নিয়ন্ত্রণ করা হয় স্বয়ংক্রিয়ভাবে। গরুর শরীরে যেন ঠিকমতো বাতাস লাগে তার জন্য রয়েছে আধুনিক ফ্যান। গিয়াস জানান, প্রতিটি গরুকে ড্রাই ম্যাটার (সলিড খাবার) খাওয়ানো হয়। সলিড খাবার বলতে যেসব খাবার দেওয়া হয় সেখান থেকে পানি সরিয়ে ফেলা হয়। যেমন, যে কোনো ঘাসে পানি থাকে ৭০-৮০ শতাংশ। এ খামারের প্রতিটি গরুকে পর্যাপ্ত ঘাস ও পানি দেওয়া হয়। খামারেই শতভাগ মানসম্পন্ন ও পুষ্টিকর খাদ্য মিশ্রণে তৈরি হয় গো-খাদ্য। স্বয়ংক্রিয় মেশিনে কাটা হয় ঘাস। কাঁচা ভুট্টার ঘাসের সঙ্গে আরও অন্যান্য উপাদান মিশিয়ে তৈরি করা হয় মানসম্পন্ন খাবার। গরুর বাছুরের খাবার তালিকায় দুধ না রেখে পর্যাপ্ত ডেনকাভিট মিল্ক রিপ্লেসার খাওয়ানো হয়। বাংলাদেশে একটি ভুল ধারণার প্রচলন আছেÑ এ দেশের আবহাওয়ায় বিদেশি গরু বাঁচবে না। গিয়াস জানান, তিনিই প্রথম এ ধারণাকে মিথ্যা প্রমাণ করেছেন। বিদেশ থেকে আনা গরু থেকে বেশি পরিমাণে দুধ পাওয়া যায় না। এ রকম একটা ধারণাও আছে। এ ধারণাটিও পাল্টে গেছে। জেনে অবাক হবেন, এখানকার প্রায় ৬০০টি গাভীর প্রতিটিই দুধ দিচ্ছে। প্রতিটি গাভী দুধ দেয় ৩৫-৪৫ লিটারের ওপরে। গাভীর দুধ দেওয়ার হার ২০ লিটারের নিচে নেমে এলে সেটি বাদ দেওয়া হয়। রয়েছে সর্বাধুনিক প্রযুক্তিসংবলিত মিলকিং পারলার। সেখানে ১২টি গরু থেকে একসঙ্গে দুধ সংগ্রহ করা যায়। দিনে গড়ে ১৫ হাজার লিটার দুধ সংগ্রহ করছেন তারা। মিল্কভিটা, রস মিষ্টান্ন ভান্ডার, স্থানীয় ও ঢাকার বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান এ খামার থেকে দুধ সংগ্রহ করে।

খামারের আরেকটি শেডে রয়েছে বিশাল বিশাল ষাঁড়। এক কথায় বিফ ফ্যাটেনিং। এ শেডটিতে লালনপালন করা হয় মাংস উপযোগী গরু। কথা হলো খামার ব্যবস্থাপক আসিফ মৃধার সঙ্গে। তিনি জানালেন, গরুর মাংসের আন্তর্জাতিক বাজার ধরার ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা রয়েছে তাঁদের।

গত ১০ বছর ধরেই কৃষির এ ধরনের বিবর্তন সম্পর্কে আপনাদের আভাস দিয়ে আসছি। বড় বড় শিল্পোদ্যোক্তার কাছে সমকালীন, আধুনিক ও স্মার্ট বাণিজ্যের জায়গাটি দখল করছে কৃষি। আমাদের কৃষি আজ সত্যিকারের বাণিজ্য ও বিনিয়োগমুখী। এটি এখন আন্তর্জাতিক মানের বাণিজ্য চিন্তার আলোকে গড়ে তোলার দিন এসেছে। ঠিক এ উপলব্ধি থেকেই অ্যাবা গ্রুপের মতো শিল্পপ্রতিষ্ঠান কৃষিতে ঝুঁকেছে। এটি যথেষ্টই আশাব্যঞ্জক। বাংলাদেশের কৃষি উৎপাদন খাতের জন্য এটি যেমন অনেকটা বিস্ময়ের, তেমন সম্ভাবনার। আমরা যখন চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের কথা বলছি, তখন যে কোনো উৎপাদন খাতেই সাফল্যের সঙ্গে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির সংযোগটা অনেক বেশি প্রয়োজন। এ ক্ষেত্রে সাফল্যের এক নজির স্থাপন করেছে নতুন এই কৃষি শিল্প উদ্যোগ। আমি বিশ্বাস করি, সময়ের চাহিদা বিবেচনা করে কৃষিতে এমন বিশ্বমানের উদ্যোগগুলো যুক্ত হবে। এর মাধ্যমে কৃষির যেমন উৎকর্ষ হবে, নিরাপদ খাদ্য উৎপাদনেও সূচনা ঘটবে নতুন যুগের।

মিডিয়া ব্যক্তিত্ব।

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বশেষ খবর
বিএনপি ও জামায়াতের সঙ্গে ইসির সংলাপ বুধবার
বিএনপি ও জামায়াতের সঙ্গে ইসির সংলাপ বুধবার

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

ফোনে ইন্টারনেটের গতি বাড়ানোর উপায়
ফোনে ইন্টারনেটের গতি বাড়ানোর উপায়

১২ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

'রাশিয়ার ড্রোন হামলা মোকাবিলায় সক্ষম নয় ইউরোপ'
'রাশিয়ার ড্রোন হামলা মোকাবিলায় সক্ষম নয় ইউরোপ'

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের তাপমাত্রা আগামী সপ্তাহ থেকে ক্রমশ কমবে
দেশের তাপমাত্রা আগামী সপ্তাহ থেকে ক্রমশ কমবে

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

মিষ্টি আলুর পুষ্টিগুণ
মিষ্টি আলুর পুষ্টিগুণ

৩৮ মিনিট আগে | জীবন ধারা

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ার ড্রোন হামলা ঠেকানোর মতো সক্ষমতা ইউরোপের নেই : ইইউ
রাশিয়ার ড্রোন হামলা ঠেকানোর মতো সক্ষমতা ইউরোপের নেই : ইইউ

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেসব উপকার পেতে খাবেন আনারস
যেসব উপকার পেতে খাবেন আনারস

৫৪ মিনিট আগে | জীবন ধারা

সাবেক মন্ত্রী রেজাউল করিমের ভাই গ্রেফতার
সাবেক মন্ত্রী রেজাউল করিমের ভাই গ্রেফতার

৫৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাগরে ফের লঘুচাপের আভাস
সাগরে ফের লঘুচাপের আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেভাবে সামাজিক বাধা ভাঙছে ইরানের মেয়েরা
যেভাবে সামাজিক বাধা ভাঙছে ইরানের মেয়েরা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন সফররত নাগরিকদের সতর্ক করল জাপান
চীন সফররত নাগরিকদের সতর্ক করল জাপান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্ষণ মামলায় রনদীর গ্রেফতার
ধর্ষণ মামলায় রনদীর গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মঙ্গলবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
মঙ্গলবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সরকারের সমালোচনা: ভেনেজুয়েলায় নারী চিকিৎসকের ৩০ বছরের কারাদণ্ড
সরকারের সমালোচনা: ভেনেজুয়েলায় নারী চিকিৎসকের ৩০ বছরের কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল কারাগারে নির্যাতনে ৯৮ ফিলিস্তিনি নিহত
ইসরায়েল কারাগারে নির্যাতনে ৯৮ ফিলিস্তিনি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'হাসিনার রায় কার্যকর করার জন্য দেশের জনগণ অপেক্ষা করছে'
'হাসিনার রায় কার্যকর করার জন্য দেশের জনগণ অপেক্ষা করছে'

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আজকের নামাজের সময়সূচি, ১৮ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১৮ নভেম্বর ২০২৫

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রুশ ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইউক্রেনে হতাহত ১৮
রুশ ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইউক্রেনে হতাহত ১৮

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ছেলের হাতুড়ির আঘাতে মায়ের মৃত্যু
ছেলের হাতুড়ির আঘাতে মায়ের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে ফের অস্ত্র রপ্তানির সিদ্ধান্ত জার্মানির, শর্ত যুদ্ধবিরতি
ইসরায়েলে ফের অস্ত্র রপ্তানির সিদ্ধান্ত জার্মানির, শর্ত যুদ্ধবিরতি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা
সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় গণবিয়ে আয়োজন করছে আরব আমিরাত
গাজায় গণবিয়ে আয়োজন করছে আরব আমিরাত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ
রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কবে আসছে এফ-৪৭?
কবে আসছে এফ-৪৭?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাদক নিয়ে বাড়িতে ঢুকতে না দেওয়ায় মা ও ভাইকে কুপিয়ে হত্যা
মাদক নিয়ে বাড়িতে ঢুকতে না দেওয়ায় মা ও ভাইকে কুপিয়ে হত্যা

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ