শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৯ জানুয়ারি, ২০২০ আপডেট:

সম্রাট আকবরের দুঃসাহসী পরামর্শক কাহন

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
সম্রাট আকবরের দুঃসাহসী পরামর্শক কাহন

মোগল বাদশাহ হুমায়ুনের পুরো শাসনকালই ছিল অশান্তির। তিন ভাইয়ের ক্ষমতার লড়াই, অন্যদিকে শেরশাহ ও তাঁর ছেলে জালাল খাঁর ক্ষমতা দখলের যুদ্ধ। শুধু হুমায়ুন নন, তাঁর পুত্র দিল্লির সবচেয়ে ক্ষমতাধর বাদশাহ আকবরের শিশুবেলাও ভালোভাবে কাটেনি। আকবর মায়ের পেটে থাকতেই দিল্লির মসনদ হারান বাদশাহ হুমায়ুন। একদিকে ভাইদের বিশ্বাসঘাতকতা অন্যদিকে শেরশাহের যুদ্ধ যুদ্ধ খেলা। আবেগাপ্লুুত বাদশাহ হুমায়ুনের দিন ছিল বিষাদের। তিনি খেয়ালিও ছিলেন। নিজের মতো করে চলতেন। মনে যা আসত করতেন। একবার তো এক দিনের জন্য বাদশাহিও দান করেছিলেন পথের একজনকে। আবার সাম্রাজ্যহারা হয়ে দিল্লি থেকে পালিয়ে বাদশাহ হুমায়ুন ঘুরেছেন পথে পথে। নাওয়া নেই, খাওয়া নেই- শুধুই পালিয়ে বেড়ানো। এই সময়ে বৈরাম খাঁর নিরাপত্তাটুকুই ছিল ভরসা। পালিয়ে বেড়ানো এমনি এক রাতে হামিদা বানু সন্তান ধারণের খবর দেন। যে সন্তান একদিন হয়ে ওঠেন দিল্লির সবচেয়ে দাপুটে শাসক। মাত্র ১৩ বছর বয়সে দিল্লির শাসনভার গ্রহণ করেন আকবর। তাঁর পুরো জীবনই ট্র্যাজেডিতে ঠাসা। শাসক হিসেবে তাঁর বলিষ্ঠতা এখনো মিথ হয়ে আছে। এর বড় কারণ সফল মন্ত্রিসভা। দক্ষ, মেধাবী, বিচক্ষণ মানুষদেরই পছন্দ ছিল আকবরের। কর্মদক্ষ, স্বমহিমায় উজ্জ্বল ব্যক্তিত্বদের তিনি রাজসভায় ঠাঁই দিতেন। আকবর সবার কথা শুনতেন। কিন্তু সিদ্ধান্ত দিতেন নিজে। সম্রাট আকবরের নির্দেশে দিল্লির রাজদরবার কেঁপে উঠত। সভাসদদের অনেক মানা তিনি শুনতেন না। এমনকি রানী যোধাবাঈয়ের কথাও না। শাসনকাজে নিজের সন্তানকেও ছাড় দিতেন না। সন্তানের আবদার তাঁর কাছে মূল্যহীন ছিল। বুকের ভিতরে কষ্ট নিয়েই লড়েছেন শাহজাদা সেলিমের বিপক্ষে। আকবর একদিকে সাম্রাজ্যের বিস্তার ঘটাতেন, অন্যদিকে বলতেন, সাম্রাজ্য তৈরির চেয়ে ধরে রাখা বড় কঠিন। সেই কাঠিন্যকে জয় করতে আকবর তাঁর সঙ্গে কাজ করার জন্য টেনে আনেন জগদ্বিখ্যাত রত্নদের। এ কারণে তাঁর মন্ত্রিসভাকে বলা হতো নবরত্ন। আর এই নবরত্ন ও দক্ষ আমলাতন্ত্র দিয়ে শাসনে নতুনত্ব আনেন আকবর; যা অন্য মোগল সম্রাটরা করতে পারেননি। প্রদেশগুলোকে স্বায়ত্তশাসন দিয়ে প্রত্যেক অঞ্চলে একজন করে শাসক নিয়োগ দিতেন আকবর। এই শাসকরা ছিলেন সামরিক। আইনের শাসন বাস্তবায়নের প্রতি ছিল তাঁদের কঠোরতা। আর শাসকদের নিয়োগ দেওয়ার সময় বলা হতো, ক্ষমতার অপব্যবহারের শাস্তি মৃত্যুদন্ড। সরকার চালানোয় কেউ ন্যায়পরায়ণতা ভঙ্গ করলেই ব্যবস্থা নেওয়া হতো। নবরতেœর কাজ ছিল সম্রাটকে সব বিষয়ে সতর্ক রাখা ও উন্নত পরামর্শ দিয়ে যাওয়া।

সম্রাট আকবরকে কারা পরামর্শ দিতেন? এত বড় দুঃসাহসী মানুষ কারা ছিলেন? এ আলোচনা এখনো হয়। নবরতেœর প্রথম ব্যক্তিত্ব ছিলেন আবুল ফজল। তাঁকে বলা হতো ঠান্ডা মাথার পরামর্শক। তিনি প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। শাসনক্ষমতার সব খাতেই ছিল তাঁর গভীর চোখ। আবুল ফজলের চোখ ফাঁকি দিয়ে খুব সহজে কোথাও ভুলের সুযোগ ছিল না। আমলাদের সামান্য ভুলটুকুও তিনি ধরে ফেলতেন। সম্রাটের পরামর্শ নিয়ে তৎক্ষণাৎ ব্যবস্থা নিতেন। এ কারণে বাদশাহ আকবরের সঙ্গে তাঁর সম্পর্কটা ছিল একটু বেশি। শাহজাদা সেলিমের প্রেমের নাটকীয় মুহূর্তে অসহায় সম্রাট বারবার ডাকতেন আবুল ফজলকে। এ নিয়ে কোনো ছাড় না দিয়ে সম্রাটের দৃঢ় অবস্থানের পক্ষে ছিলেন আবুল ফজল। শাহজাদা সেলিম বিষয়টি ভালোভাবে নেননি। এই ভালোভাবে না নেওয়ার খেসারত হিসেবে জীবন দিতে হয় আবুল ফজলকে। ইতিহাস বলে, শাহজাদা সেলিমের প্ররোচনায় হত্যা করা হয় আবুল ফজলকে। বিশ্বাস ও আস্থার প্রশ্নে এক দিনের জন্যও তিনি সরেননি সম্রাটের কাছ থেকে। আকবরনামা ও আইন-ই-আকবরি গ্রন্থ আবুল ফজলের লেখা। আকবরের জীবন ও নীতি-আদর্শ এ বইগুলোয় উঠে আসে। আবুল ফজলের মতোই নবরত্নের আরেক সদস্য ছিলেন আবদুর রহিম খান। তিনি ছিলেন আকবরের প্রথম জীবনের অভিভাবক বৈরাম খানের পুত্র। কিন্তু বাবার পরিচয় নয়, নিজের অবস্থানেই উজ্জ্বল ছিলেন রহিম খান। তিনি ছিলেন প্রতিরক্ষামন্ত্রী। দায়িত্ব পালনও করতেন নিষ্ঠার সঙ্গে। পাশাপাশি আকবরের রাজসভা জমে উঠত তাঁর কবিতার সুরে দোহার গানের গায়কীর ঝংকারে। কবি, গায়ক, গীতিকার, জ্যোতিষশাস্ত্র সবকিছুতেই রহিম খানের তুলনা তিনি নিজে। দেশের নিরাপত্তার প্রতি কঠোর দৃষ্টি রাখার ক্ষেত্রেও ছিলেন এক কঠিন চিন্তাবিদ, সমর পরিকল্পনাবিদ। আকবর মন্ত্রিসভার পররাষ্ট্রমন্ত্রী ছিলেন বীরবল। তাঁর মূল নাম মহেশ দাশ। তিনি কৌতুকপ্রিয় ছিলেন। আকবর সব সময় সভাসদে তাঁকেই বেশি খুঁজতেন। না দেখলেই বলতেন, কোথায় বীরবল? নির্ভরশীল বীরবলকে আকবর পাঠাতেন জটিল সমস্যার মোকাবিলায়। আঞ্চলিক সংকট মোকাবিলায় যুদ্ধের ময়দানে বীরবল মারা যান। শিক্ষা নিয়ে আকবর আলাদা কাজ করেন। শিক্ষামন্ত্রী ফইজির মেধা-মননে মুগ্ধ হয়ে তাঁকে দায়িত্ব দেন সম্রাট আকবর। পঞ্চতন্ত্র, রামায়ণ ও মহাভারত ফারসি ভাষায় অনুবাদ করেন ফইজি। জ্ঞানের ভান্ডার বলা হতো ফইজিকে। শিক্ষাব্যবস্থা ছড়িয়ে দেওয়া নিয়ে কাজ করেন ফইজি।

ব্যতিক্রম নবরত্নের ধর্মবিষয়ক উপদেষ্টা ছিলেন ফকির আজিওদ্দিন। তিনি ছিলেন সুফিসাধক। ধর্মীয় বিষয়ে আকবর নিজের দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে বসতেন ফকির আজিওদ্দিনের সঙ্গে। আকবরের ধর্মচর্চার অনেক বিষয় আমাদের জানা রয়েছে। সব ধর্মের উদার অবস্থানে আকবরের বিভিন্ন ধর্মের স্ত্রীও ছিলেন। আকবর ছিলেন চরম দুঃসাহসী শাসক। তাই তাঁর সেনাপতি কেমন হবেন বলার অপেক্ষা রাখে না। মানসিংহের তরবারির বর্ণনা ইতিহাসে লেখা আছে। যুদ্ধ-কৌশলেও মানসিংহ ছিলেন দুর্ধর্ষ। আকবরের বিশ্বাস ও আস্থাভাজন এই সামরিক যোদ্ধাকে নিয়ে অনেক মিথ চালু আছে। আকবর আর মানসিংহ যুদ্ধের ময়দানে একসঙ্গে গেলে মাঠের হিসাব-নিকাশ হতো আলাদা। আফগান থেকে বাংলায় মানসিংহের তরবারির ঝনঝনানির শব্দ শোনা যেত। বাংলার বারো ভূঁইয়া ঈশা খাঁর সঙ্গেও যুদ্ধ হয় মানসিংহের। আকবরের কাছে যুদ্ধ মানে মানসিংহ। নবরত্নের আরেক সদস্য ছিলেন গৃহায়ণমন্ত্রী মোল্লা দো পিঁয়াজো। বিচক্ষণতা ও তীক্ষ বুদ্ধির অধিকারী ছিলেন তিনি। মিথ আছে, শুধু রাজধানীর উন্নয়ন নয়, মোগল রান্নার উদ্ভাবকও ছিলেন তিনি। মোল্লা দো পিঁয়াজোর কাজগুলো ছিল গোছানো। তিনি ভবন নির্মাণে বিশ্বের অন্য দেশের সঙ্গে মেলাতেন নিজেদের কাজগুলো। নবরতেœর অর্থমন্ত্রী ছিলেন টোডরমল। তাকে দুনিয়ার শ্রেষ্ঠ গণিতবিদ হিসেবে ধরা হতো। হিসাব-নিকাশে ছিলেন পোক্ত। সবকিছু মনে রাখতে পারতেন। প্রথম জীবনে তিনি ছিলেন শেরশাহের অর্থমন্ত্রী। কিন্তু নিষ্ঠা, প্রতিভা, অর্থনৈতিক জ্ঞানের বিশালত্ব দেখে আকবর তাঁকে নিয়ে নেন। টোডরমল প্রমাণ দিয়েছিলেন সম্রাট আকবর তাঁকে পছন্দ করে ভুল করেননি। বরং সাফল্যের সঙ্গে তিনি মোগলদের অর্থনীতিকে আধুনিকায়ন করেন। ভারতের বিভিন্ন প্রদেশের আলাদা রীতিনীতি ও ফসলের সঙ্গে মিলিয়ে নববর্ষ, খাজনা ইত্যাদি সিদ্ধান্তে ভূমিকা রাখেন। তিনি দীর্ঘ গবেষণার পর মানুষের আয় ও জমির পরিমাণের সঙ্গে মিলিয়ে কর নির্ধারণ করে দেন। এতে দীর্ঘদিনের জটিলতার অবসান হয়। তিনি কাশির বিশ্বনাথ মন্দিরকে পুনরায় তৈরি করেন। সম্রাট এ বরাদ্দে কার্পণ্য করেননি। আমাদের বাংলা নববর্ষের অনেক কিছু টোডরমলের সময়। নবরতেœর আরেক সম্পদ তানসেন। সম্রাট আকবরের দরবারে সুর ছড়িয়ে দিতেন তানসেন। সংস্কৃতিমন্ত্রী তানসেন সফলভাবে বাদশাহ আকবরের দরবারকে নতুন মাত্রা দেন।

শুধু সম্রাট আকবর নন, আরেকজন শাসকের মন্ত্রিসভায়ও নবরত্ন ছিল। তিনি হলেন উজ্জয়িনীর শাসক রাজা বিক্রমাদিত্য। কালিদাস পন্ডিতের মতো ব্যক্তিত্ব ছিলেন তাঁর মন্ত্রিসভায়। আর এ নবরত্নের আরেক সদস্য অমর সিং ছিলেন কবি, ব্যাকরণবিদ, প্রাচীন ভারতের সর্বশ্রেষ্ঠ অভিধান রচয়িতা। রাজা বিক্রমাদিত্য তাঁর সঙ্গে আরও নিয়ে আসেন বিখ্যাত জ্যোতির্বিদ, চিকিৎসক, নীতিমান দক্ষ ব্যক্তিত্বদের। সমাজে সর্বোচ্চ সম্মানিত ব্যক্তিত্বরাই ঠাঁই পেতেন সভাসদে। রাস্তায় চলার সময় তাঁদের নিরাপত্তা নিয়ে চিন্তার বিষয় ছিল না। বরং মানুষ সম্মান দিয়ে পথ এগিয়ে দিত। সম্রাট আকবর কিংবা বিক্রমাদিত্যের শাসনের সমাজব্যবস্থা এখন আর নেই। আশাও করা ঠিক নয়। যুগ বদল হয়েছে। সময় বদল হয়েছে। কৃষ্টি-সংস্কৃতিতে সারা দুনিয়ায় পরিবর্তন এসেছে। পৃথিবী এগিয়ে গেছে অনেক দূর। তখনকার অবস্থা এখনকার সঙ্গে মেলালে কোনোভাবেই হবে না। তখন রাষ্ট্র পরিচালনায় সততা, নিষ্ঠাকে গুরুত্ব দেওয়া হতো। আমলাদের প্রমাণ দিতে হতো দক্ষতার। চুরি বা লুট করলে গলা কাটা যেত। রাজার নীতি-আদর্শকেই তাঁরা মন দিয়ে পালন করতেন। শাহি দরবারে সভাসদরা কথা বলতেন। রাজ্যের সুখ-দুঃখ আলোচনায় ঠাঁই পেত। গোপনে বাদশাহ খবর নিতেন প্রজাদের। সবার দুঃখ-দুর্দশার কথা চিন্তা করেই পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করতেন। এ কারণেই রোমান সাম্রাজ্য প্রতিষ্ঠার সময় বলা হতো- একজন সৈনিক আর একজন প্রকৌশলী দরকার। সৈনিক যুদ্ধ জয় করবে, প্রকৌশলী অবকাঠামো গড়ে তুলবে। শুধু দেশ জয় করলে হবে না, উন্নয়নও করতে হবে। ভাবা যায়, গ্র্যান্ড ট্র্যাংক রোড শেরশাহের আমলের পরিকল্পনা! অবকাঠামোর পরিকল্পনাগুলো নিতে হয় দীর্ঘ চিন্তা করে। রোমান স্থাপত্য প্রতিষ্ঠার উন্নয়ন কার্যক্রম এখনো গবেষণার বিষয়। বিশেষ করে পাহাড় থেকে পানি আনা ও পয়ঃনিষ্কাশনব্যবস্থা তৈরি এখনো দৃষ্টান্ত হয়ে আছে। মিসরীয় সভ্যতা, মেসোপটেমীয় সভ্যতা বিকাশের সঙ্গে তুলনা করলে পৃথিবীর অনেক দেশ এখনো পিছিয়ে আছে।

নগর পরিকল্পনায় আমাদের মতো দেশও মাঝে মাঝে প্রশ্নের মুখে পড়ে। আমাদের অবশ্য কিছু আমলা রয়েছেন তাঁরা অমর। শেয়ারবাজারের যিনি দায়িত্বে তাঁর নাকি বিকল্প আর তৈরি হয়নি। কোনো দিনও হবে না। ওয়াসার ব্যবস্থাপনা পরিচালকও বাংলাদেশে একজনই। তাঁরও কোনো বিকল্প তৈরি হয়নি। এ ধরনের মানুষগুলোর অমরত্ব দরকার। না হলে চলবে কী করে! আজকাল এমন মজার মজার গল্প শুনি। ভালো লাগে। সবারই গল্প শুনতে ভালো লাগে ছোটবেলায়, আর বড় বেলায়। রূপকথা শুনিয়ে ঘুম পাড়াতেন আমাদের দাদি। এ যুগের দাদি, নানীরা কাজটা করেন কিনা জানি না। কারণ এখন কম্পিউটার প্রযুুক্তির যুগ। জন্মের আগেই শিশুরা প্রযুক্তি মাথায় নিয়ে আলোর মুখ দেখে। তাদের কল্পকাহিনি বোঝানো বড় মুশকিল। তবু আমরা তাদের গল্প শোনাই। ভাবনায় আনি না, বিশ্ব এখন সবার হাতের মুঠোয়। চাইলেই মানুষ সবকিছু জানতে পারছে। এই শহর বারো মাসই খোঁড়াখুঁড়ি হয়। যেখানে দেখিবে ছাই উড়াইয়া দেখ তাই। দায়িত্ববানরা পাইলেও পাইতে পারেন মানিক রতন। শেয়ারবাজার, ওয়াসার অর্থের শেষ নেই। প্রকল্পেরও শেষ নেই। শুধু সমস্যা প্রকল্পগুলো সফল হয় না। ওয়াসার কর্মকর্তাদের ২ হাজার বছর আগের রোমান সামাজ্য প্রতিষ্ঠাকালীন পানি ব্যবস্থাপনা চিত্র দেখানোর জন্য পাঠানো দরকার। আর উন্নয়নে জড়িত বসদের দেখানো দরকার সভ্যতার প্রথম যুগে কীভাবে গোছানো শহর তৈরি করা হয়েছিল সেগুলো দেখে স্থায়ী সমাধানে মন বসানো। কিন্তু কেউ তা করবেন না। করলেই লোকসান। একবারের কাজে সমস্যার সমাধান হলে বাকি জীবন আমাদের সরকারি কর্মকর্তারা করবেন কী? তাদের ভবিষ্যৎ বলেও কথা।

কথায় আছে, সরকারি মাল, দরিয়ায় ঢাল। এসব প্রবাদবাক্য ভুলে যেতে হবে। এ দেশটা সবার। এ দেশের প্রতিটি সম্পদ ১৭ কোটি মানুষের। কোনো সম্পদ অপচয়ের অধিকার কারও নেই। রাষ্ট্রের অর্থসম্পদের মালিক জনগণ। ব্যাংক ও সরকারি অর্থ লুটেরাদের বিরুদ্ধে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি মানুষ প্রত্যাশা করে। বঙ্গবন্ধুর বাংলাদেশের পরতে পরতে রয়েছে সম্ভাবনা। রাজনীতির নামে লুটেরা তৈরির জন্য বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ তৈরি করেননি। আজ দক্ষিণে বঙ্গোপসাগরে জেগে ওঠার অপেক্ষায় আরেক বাংলাদেশ। রক্তে অর্জিত বাংলাদেশের সবটুকুই এখন সম্ভাবনার। এ সম্ভাবনা কাজে লাগাতে দরকার মানুষকে হৃদয়ের আলোকে জাগিয়ে তোলা। অন্যায়কে না বলা। সমাজের স্বাভাবিকতা ফিরিয়ে আনতে হবে। বাংলাদেশের এগিয়ে চলাকে ধরে রাখতে হবে। এক সম্ভাবনার বাংলাদেশকে কোনোভাবেই ক্ষতিগ্রস্ত করা যাবে না। দক্ষিণে বঙ্গোপসাগরের জেগে ওঠা বাংলাদেশকে যুক্ত করতে হবে মূল ভূখন্ডের সঙ্গে। উন্নয়নের এই ধারাবাহিকতা ধরে রাখতে দরকার দক্ষ মানুষ। টিকিয়ে রাখতে হবে আবেগ-অনুভূতির জায়গাগুলো, নৈতিক মূল্যবোধ ও ঐতিহ্য। এসব বাস্তবায়নে নবরত্নের দরকার নেই। উন্নয়নের সঙ্গে দরকার আইনের শাসন। আইনের শাসন পুরোপুরি বাস্তবায়ন না হলে সব অর্জন ব্যাহত হবে। লাগাম টেনে রাখতে হবে লোভী নেতা আর বড় আমলাদের। উন্নয়নের নামে কোনো অনিয়ম বরদাশত করা যাবে না। দায়িত্ব পাওয়া মানে কোনো কিছুর মালিক বনে যাওয়া নয়। এ দেশে অনেক লোকই মন্ত্রী ছিলেন। বড় আমলা হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। কতজনকে মানুষ মনে রেখেছে? মানুষের হৃদয়ের মন্দির জয় করে সামনে চলা এত সহজ নয়। সরকারের বড় অবস্থানে বসে নিজেকে বড় মনে করার কারণ নেই। মনে রাখবেন, হরি ধানের আবিষ্কারক হরিই একজন নায়ক। ভেলোরি টেলর নামের বিদেশি যে নারীটি অবিচল সংগ্রাম করছেন মানবতার কল্যাণে তাঁর চেয়ে বড় আর কে হতে পারে? ফজলে হাসান আবেদ ইতিহাস গড়ে গেছেন। সবাই পারেন না। কেউ কেউ পারেন। বগুড়ায় কৃষিযন্ত্র আবিষ্কার করে চমক লাগানো মানুষটিই কৃষকের হিরো। তারকার সংজ্ঞা বদলে গেছে। আমরা কি ভেবেছিলাম পঞ্চগড়ে চা উৎপাদন হবে? এখন রেকর্ড পরিমাণ চা উৎপাদন হচ্ছে পঞ্চগড়ে। গ্রামের নিরীহ কৃষকের চোখ বছরে তিন দফা উৎপাদনের দিকে। অন্য কিছু না। স্বামী বিবেকানন্দ বলেছেন, ‘আমরা যেন নাম, যশ ও প্রভুত্ব স্পৃহা বিসর্জন দিয়া কর্মে ব্রতী হই। আমরা যেন কাম, ক্রোধ ও লোভের বন্ধন হইতে মুক্ত হই। তাহা হইলেই আমরা সত্যবস্তু লাভ করিব।’ আল্লাহ আমাদের সব অহমিকা ত্যাগ করে কাজ করার ক্ষমতা দিন। এ দেশ থেমে থাকতে পারে না। মানুষ চাটুকার চায় না। যোগ্যতা ও দক্ষতা দেখতে চায়। চাটুকারদের আমল সাময়িক। দক্ষরাই অমরত্ব পান।

                লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
সর্বশেষ খবর
সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও
সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জলবায়ু অর্থায়ন কোনো দরকষাকষির বিষয় নয়, টিকে থাকার প্রশ্ন: ফরিদা আখতার
জলবায়ু অর্থায়ন কোনো দরকষাকষির বিষয় নয়, টিকে থাকার প্রশ্ন: ফরিদা আখতার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জর্জিয়াকে ৪-০ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপের দুয়ারে স্পেন
জর্জিয়াকে ৪-০ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপের দুয়ারে স্পেন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে কুইজ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত
মুন্সীগঞ্জে কুইজ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকুন্দিয়ায় আগুনে পুড়ল চার দোকান
পাকুন্দিয়ায় আগুনে পুড়ল চার দোকান

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে ইয়াবাসহ দুই যুবক আটক
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে ইয়াবাসহ দুই যুবক আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আগারগাঁওয়ে ককটেল বিস্ফোরণ
আগারগাঁওয়ে ককটেল বিস্ফোরণ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সেনেগালকে হারিয়ে প্রতিশোধ নিল ব্রাজিল
সেনেগালকে হারিয়ে প্রতিশোধ নিল ব্রাজিল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গা থানায় হামলার ঘটনায় আ.লীগের তিন নেতা গ্রেফতার
ভাঙ্গা থানায় হামলার ঘটনায় আ.লীগের তিন নেতা গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রমজান ও ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানালো আরব আমিরাত
রমজান ও ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানালো আরব আমিরাত

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’
‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা, মরদেহের পাশে মিলল গুলির খোসা
বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা, মরদেহের পাশে মিলল গুলির খোসা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি এখনো জনপ্রিয় হতে পারেনি, জামায়াত হয়েছে: ডা. তাহের
বিএনপি এখনো জনপ্রিয় হতে পারেনি, জামায়াত হয়েছে: ডা. তাহের

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ী জেলা কৃষক লীগের আহ্বায়ক গ্রেফতার
রাজবাড়ী জেলা কৃষক লীগের আহ্বায়ক গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় চোর চক্রের ৭ সদস্য গ্রেফতার
নওগাঁয় চোর চক্রের ৭ সদস্য গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সেই নবজাতক পরিবারের পাশে পুলিশ
সেই নবজাতক পরিবারের পাশে পুলিশ

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বান্দরবানে চেকপোস্টে ধরা পড়ল ৬ রোহিঙ্গা
বান্দরবানে চেকপোস্টে ধরা পড়ল ৬ রোহিঙ্গা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা পাতা তুলতে গিয়ে ভাল্লুকের আক্রমণের শিকার নারী
চা পাতা তুলতে গিয়ে ভাল্লুকের আক্রমণের শিকার নারী

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কলাপাড়ায় জলবায়ু ন্যায়বিচারের দাবিতে সাইকেল র‍্যালি
কলাপাড়ায় জলবায়ু ন্যায়বিচারের দাবিতে সাইকেল র‍্যালি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাকচাপায় কিশোর নিহত
ট্রাকচাপায় কিশোর নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের জার্সিতে প্রথম জয় পেতে মরিয়া সমিত সোম
বাংলাদেশের জার্সিতে প্রথম জয় পেতে মরিয়া সমিত সোম

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ কোটির পাথিরানাকে ছেড়ে দিল চেন্নাই
১৩ কোটির পাথিরানাকে ছেড়ে দিল চেন্নাই

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গীবাড়ীতে পাক হানাদারমুক্ত দিবসে র‌্যালি ও আলোচনা সভা
টঙ্গীবাড়ীতে পাক হানাদারমুক্ত দিবসে র‌্যালি ও আলোচনা সভা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

১১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত
ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান
চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!
অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার
এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার

১৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী
এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম
সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল
একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোমবার শেষবারের মতো রিংয়ে নামছেন জন সিনা
সোমবার শেষবারের মতো রিংয়ে নামছেন জন সিনা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস থামছেই না
আগুনসন্ত্রাস থামছেই না

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচারকের ছেলে হত্যায় লিমন রিমান্ডে
বিচারকের ছেলে হত্যায় লিমন রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচিত হলে পানির ন্যায্য হিস্‌সা : ফখরুল
নির্বাচিত হলে পানির ন্যায্য হিস্‌সা : ফখরুল

প্রথম পৃষ্ঠা

পালিয়েছে ছাত্রদল নেতা গ্রেপ্তার পরিবারের সদস্য
পালিয়েছে ছাত্রদল নেতা গ্রেপ্তার পরিবারের সদস্য

খবর

গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের
গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের

প্রথম পৃষ্ঠা