শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৯ জানুয়ারি, ২০২০ আপডেট:

সম্রাট আকবরের দুঃসাহসী পরামর্শক কাহন

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
সম্রাট আকবরের দুঃসাহসী পরামর্শক কাহন

মোগল বাদশাহ হুমায়ুনের পুরো শাসনকালই ছিল অশান্তির। তিন ভাইয়ের ক্ষমতার লড়াই, অন্যদিকে শেরশাহ ও তাঁর ছেলে জালাল খাঁর ক্ষমতা দখলের যুদ্ধ। শুধু হুমায়ুন নন, তাঁর পুত্র দিল্লির সবচেয়ে ক্ষমতাধর বাদশাহ আকবরের শিশুবেলাও ভালোভাবে কাটেনি। আকবর মায়ের পেটে থাকতেই দিল্লির মসনদ হারান বাদশাহ হুমায়ুন। একদিকে ভাইদের বিশ্বাসঘাতকতা অন্যদিকে শেরশাহের যুদ্ধ যুদ্ধ খেলা। আবেগাপ্লুুত বাদশাহ হুমায়ুনের দিন ছিল বিষাদের। তিনি খেয়ালিও ছিলেন। নিজের মতো করে চলতেন। মনে যা আসত করতেন। একবার তো এক দিনের জন্য বাদশাহিও দান করেছিলেন পথের একজনকে। আবার সাম্রাজ্যহারা হয়ে দিল্লি থেকে পালিয়ে বাদশাহ হুমায়ুন ঘুরেছেন পথে পথে। নাওয়া নেই, খাওয়া নেই- শুধুই পালিয়ে বেড়ানো। এই সময়ে বৈরাম খাঁর নিরাপত্তাটুকুই ছিল ভরসা। পালিয়ে বেড়ানো এমনি এক রাতে হামিদা বানু সন্তান ধারণের খবর দেন। যে সন্তান একদিন হয়ে ওঠেন দিল্লির সবচেয়ে দাপুটে শাসক। মাত্র ১৩ বছর বয়সে দিল্লির শাসনভার গ্রহণ করেন আকবর। তাঁর পুরো জীবনই ট্র্যাজেডিতে ঠাসা। শাসক হিসেবে তাঁর বলিষ্ঠতা এখনো মিথ হয়ে আছে। এর বড় কারণ সফল মন্ত্রিসভা। দক্ষ, মেধাবী, বিচক্ষণ মানুষদেরই পছন্দ ছিল আকবরের। কর্মদক্ষ, স্বমহিমায় উজ্জ্বল ব্যক্তিত্বদের তিনি রাজসভায় ঠাঁই দিতেন। আকবর সবার কথা শুনতেন। কিন্তু সিদ্ধান্ত দিতেন নিজে। সম্রাট আকবরের নির্দেশে দিল্লির রাজদরবার কেঁপে উঠত। সভাসদদের অনেক মানা তিনি শুনতেন না। এমনকি রানী যোধাবাঈয়ের কথাও না। শাসনকাজে নিজের সন্তানকেও ছাড় দিতেন না। সন্তানের আবদার তাঁর কাছে মূল্যহীন ছিল। বুকের ভিতরে কষ্ট নিয়েই লড়েছেন শাহজাদা সেলিমের বিপক্ষে। আকবর একদিকে সাম্রাজ্যের বিস্তার ঘটাতেন, অন্যদিকে বলতেন, সাম্রাজ্য তৈরির চেয়ে ধরে রাখা বড় কঠিন। সেই কাঠিন্যকে জয় করতে আকবর তাঁর সঙ্গে কাজ করার জন্য টেনে আনেন জগদ্বিখ্যাত রত্নদের। এ কারণে তাঁর মন্ত্রিসভাকে বলা হতো নবরত্ন। আর এই নবরত্ন ও দক্ষ আমলাতন্ত্র দিয়ে শাসনে নতুনত্ব আনেন আকবর; যা অন্য মোগল সম্রাটরা করতে পারেননি। প্রদেশগুলোকে স্বায়ত্তশাসন দিয়ে প্রত্যেক অঞ্চলে একজন করে শাসক নিয়োগ দিতেন আকবর। এই শাসকরা ছিলেন সামরিক। আইনের শাসন বাস্তবায়নের প্রতি ছিল তাঁদের কঠোরতা। আর শাসকদের নিয়োগ দেওয়ার সময় বলা হতো, ক্ষমতার অপব্যবহারের শাস্তি মৃত্যুদন্ড। সরকার চালানোয় কেউ ন্যায়পরায়ণতা ভঙ্গ করলেই ব্যবস্থা নেওয়া হতো। নবরতেœর কাজ ছিল সম্রাটকে সব বিষয়ে সতর্ক রাখা ও উন্নত পরামর্শ দিয়ে যাওয়া।

সম্রাট আকবরকে কারা পরামর্শ দিতেন? এত বড় দুঃসাহসী মানুষ কারা ছিলেন? এ আলোচনা এখনো হয়। নবরতেœর প্রথম ব্যক্তিত্ব ছিলেন আবুল ফজল। তাঁকে বলা হতো ঠান্ডা মাথার পরামর্শক। তিনি প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। শাসনক্ষমতার সব খাতেই ছিল তাঁর গভীর চোখ। আবুল ফজলের চোখ ফাঁকি দিয়ে খুব সহজে কোথাও ভুলের সুযোগ ছিল না। আমলাদের সামান্য ভুলটুকুও তিনি ধরে ফেলতেন। সম্রাটের পরামর্শ নিয়ে তৎক্ষণাৎ ব্যবস্থা নিতেন। এ কারণে বাদশাহ আকবরের সঙ্গে তাঁর সম্পর্কটা ছিল একটু বেশি। শাহজাদা সেলিমের প্রেমের নাটকীয় মুহূর্তে অসহায় সম্রাট বারবার ডাকতেন আবুল ফজলকে। এ নিয়ে কোনো ছাড় না দিয়ে সম্রাটের দৃঢ় অবস্থানের পক্ষে ছিলেন আবুল ফজল। শাহজাদা সেলিম বিষয়টি ভালোভাবে নেননি। এই ভালোভাবে না নেওয়ার খেসারত হিসেবে জীবন দিতে হয় আবুল ফজলকে। ইতিহাস বলে, শাহজাদা সেলিমের প্ররোচনায় হত্যা করা হয় আবুল ফজলকে। বিশ্বাস ও আস্থার প্রশ্নে এক দিনের জন্যও তিনি সরেননি সম্রাটের কাছ থেকে। আকবরনামা ও আইন-ই-আকবরি গ্রন্থ আবুল ফজলের লেখা। আকবরের জীবন ও নীতি-আদর্শ এ বইগুলোয় উঠে আসে। আবুল ফজলের মতোই নবরত্নের আরেক সদস্য ছিলেন আবদুর রহিম খান। তিনি ছিলেন আকবরের প্রথম জীবনের অভিভাবক বৈরাম খানের পুত্র। কিন্তু বাবার পরিচয় নয়, নিজের অবস্থানেই উজ্জ্বল ছিলেন রহিম খান। তিনি ছিলেন প্রতিরক্ষামন্ত্রী। দায়িত্ব পালনও করতেন নিষ্ঠার সঙ্গে। পাশাপাশি আকবরের রাজসভা জমে উঠত তাঁর কবিতার সুরে দোহার গানের গায়কীর ঝংকারে। কবি, গায়ক, গীতিকার, জ্যোতিষশাস্ত্র সবকিছুতেই রহিম খানের তুলনা তিনি নিজে। দেশের নিরাপত্তার প্রতি কঠোর দৃষ্টি রাখার ক্ষেত্রেও ছিলেন এক কঠিন চিন্তাবিদ, সমর পরিকল্পনাবিদ। আকবর মন্ত্রিসভার পররাষ্ট্রমন্ত্রী ছিলেন বীরবল। তাঁর মূল নাম মহেশ দাশ। তিনি কৌতুকপ্রিয় ছিলেন। আকবর সব সময় সভাসদে তাঁকেই বেশি খুঁজতেন। না দেখলেই বলতেন, কোথায় বীরবল? নির্ভরশীল বীরবলকে আকবর পাঠাতেন জটিল সমস্যার মোকাবিলায়। আঞ্চলিক সংকট মোকাবিলায় যুদ্ধের ময়দানে বীরবল মারা যান। শিক্ষা নিয়ে আকবর আলাদা কাজ করেন। শিক্ষামন্ত্রী ফইজির মেধা-মননে মুগ্ধ হয়ে তাঁকে দায়িত্ব দেন সম্রাট আকবর। পঞ্চতন্ত্র, রামায়ণ ও মহাভারত ফারসি ভাষায় অনুবাদ করেন ফইজি। জ্ঞানের ভান্ডার বলা হতো ফইজিকে। শিক্ষাব্যবস্থা ছড়িয়ে দেওয়া নিয়ে কাজ করেন ফইজি।

ব্যতিক্রম নবরত্নের ধর্মবিষয়ক উপদেষ্টা ছিলেন ফকির আজিওদ্দিন। তিনি ছিলেন সুফিসাধক। ধর্মীয় বিষয়ে আকবর নিজের দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে বসতেন ফকির আজিওদ্দিনের সঙ্গে। আকবরের ধর্মচর্চার অনেক বিষয় আমাদের জানা রয়েছে। সব ধর্মের উদার অবস্থানে আকবরের বিভিন্ন ধর্মের স্ত্রীও ছিলেন। আকবর ছিলেন চরম দুঃসাহসী শাসক। তাই তাঁর সেনাপতি কেমন হবেন বলার অপেক্ষা রাখে না। মানসিংহের তরবারির বর্ণনা ইতিহাসে লেখা আছে। যুদ্ধ-কৌশলেও মানসিংহ ছিলেন দুর্ধর্ষ। আকবরের বিশ্বাস ও আস্থাভাজন এই সামরিক যোদ্ধাকে নিয়ে অনেক মিথ চালু আছে। আকবর আর মানসিংহ যুদ্ধের ময়দানে একসঙ্গে গেলে মাঠের হিসাব-নিকাশ হতো আলাদা। আফগান থেকে বাংলায় মানসিংহের তরবারির ঝনঝনানির শব্দ শোনা যেত। বাংলার বারো ভূঁইয়া ঈশা খাঁর সঙ্গেও যুদ্ধ হয় মানসিংহের। আকবরের কাছে যুদ্ধ মানে মানসিংহ। নবরত্নের আরেক সদস্য ছিলেন গৃহায়ণমন্ত্রী মোল্লা দো পিঁয়াজো। বিচক্ষণতা ও তীক্ষ বুদ্ধির অধিকারী ছিলেন তিনি। মিথ আছে, শুধু রাজধানীর উন্নয়ন নয়, মোগল রান্নার উদ্ভাবকও ছিলেন তিনি। মোল্লা দো পিঁয়াজোর কাজগুলো ছিল গোছানো। তিনি ভবন নির্মাণে বিশ্বের অন্য দেশের সঙ্গে মেলাতেন নিজেদের কাজগুলো। নবরতেœর অর্থমন্ত্রী ছিলেন টোডরমল। তাকে দুনিয়ার শ্রেষ্ঠ গণিতবিদ হিসেবে ধরা হতো। হিসাব-নিকাশে ছিলেন পোক্ত। সবকিছু মনে রাখতে পারতেন। প্রথম জীবনে তিনি ছিলেন শেরশাহের অর্থমন্ত্রী। কিন্তু নিষ্ঠা, প্রতিভা, অর্থনৈতিক জ্ঞানের বিশালত্ব দেখে আকবর তাঁকে নিয়ে নেন। টোডরমল প্রমাণ দিয়েছিলেন সম্রাট আকবর তাঁকে পছন্দ করে ভুল করেননি। বরং সাফল্যের সঙ্গে তিনি মোগলদের অর্থনীতিকে আধুনিকায়ন করেন। ভারতের বিভিন্ন প্রদেশের আলাদা রীতিনীতি ও ফসলের সঙ্গে মিলিয়ে নববর্ষ, খাজনা ইত্যাদি সিদ্ধান্তে ভূমিকা রাখেন। তিনি দীর্ঘ গবেষণার পর মানুষের আয় ও জমির পরিমাণের সঙ্গে মিলিয়ে কর নির্ধারণ করে দেন। এতে দীর্ঘদিনের জটিলতার অবসান হয়। তিনি কাশির বিশ্বনাথ মন্দিরকে পুনরায় তৈরি করেন। সম্রাট এ বরাদ্দে কার্পণ্য করেননি। আমাদের বাংলা নববর্ষের অনেক কিছু টোডরমলের সময়। নবরতেœর আরেক সম্পদ তানসেন। সম্রাট আকবরের দরবারে সুর ছড়িয়ে দিতেন তানসেন। সংস্কৃতিমন্ত্রী তানসেন সফলভাবে বাদশাহ আকবরের দরবারকে নতুন মাত্রা দেন।

শুধু সম্রাট আকবর নন, আরেকজন শাসকের মন্ত্রিসভায়ও নবরত্ন ছিল। তিনি হলেন উজ্জয়িনীর শাসক রাজা বিক্রমাদিত্য। কালিদাস পন্ডিতের মতো ব্যক্তিত্ব ছিলেন তাঁর মন্ত্রিসভায়। আর এ নবরত্নের আরেক সদস্য অমর সিং ছিলেন কবি, ব্যাকরণবিদ, প্রাচীন ভারতের সর্বশ্রেষ্ঠ অভিধান রচয়িতা। রাজা বিক্রমাদিত্য তাঁর সঙ্গে আরও নিয়ে আসেন বিখ্যাত জ্যোতির্বিদ, চিকিৎসক, নীতিমান দক্ষ ব্যক্তিত্বদের। সমাজে সর্বোচ্চ সম্মানিত ব্যক্তিত্বরাই ঠাঁই পেতেন সভাসদে। রাস্তায় চলার সময় তাঁদের নিরাপত্তা নিয়ে চিন্তার বিষয় ছিল না। বরং মানুষ সম্মান দিয়ে পথ এগিয়ে দিত। সম্রাট আকবর কিংবা বিক্রমাদিত্যের শাসনের সমাজব্যবস্থা এখন আর নেই। আশাও করা ঠিক নয়। যুগ বদল হয়েছে। সময় বদল হয়েছে। কৃষ্টি-সংস্কৃতিতে সারা দুনিয়ায় পরিবর্তন এসেছে। পৃথিবী এগিয়ে গেছে অনেক দূর। তখনকার অবস্থা এখনকার সঙ্গে মেলালে কোনোভাবেই হবে না। তখন রাষ্ট্র পরিচালনায় সততা, নিষ্ঠাকে গুরুত্ব দেওয়া হতো। আমলাদের প্রমাণ দিতে হতো দক্ষতার। চুরি বা লুট করলে গলা কাটা যেত। রাজার নীতি-আদর্শকেই তাঁরা মন দিয়ে পালন করতেন। শাহি দরবারে সভাসদরা কথা বলতেন। রাজ্যের সুখ-দুঃখ আলোচনায় ঠাঁই পেত। গোপনে বাদশাহ খবর নিতেন প্রজাদের। সবার দুঃখ-দুর্দশার কথা চিন্তা করেই পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করতেন। এ কারণেই রোমান সাম্রাজ্য প্রতিষ্ঠার সময় বলা হতো- একজন সৈনিক আর একজন প্রকৌশলী দরকার। সৈনিক যুদ্ধ জয় করবে, প্রকৌশলী অবকাঠামো গড়ে তুলবে। শুধু দেশ জয় করলে হবে না, উন্নয়নও করতে হবে। ভাবা যায়, গ্র্যান্ড ট্র্যাংক রোড শেরশাহের আমলের পরিকল্পনা! অবকাঠামোর পরিকল্পনাগুলো নিতে হয় দীর্ঘ চিন্তা করে। রোমান স্থাপত্য প্রতিষ্ঠার উন্নয়ন কার্যক্রম এখনো গবেষণার বিষয়। বিশেষ করে পাহাড় থেকে পানি আনা ও পয়ঃনিষ্কাশনব্যবস্থা তৈরি এখনো দৃষ্টান্ত হয়ে আছে। মিসরীয় সভ্যতা, মেসোপটেমীয় সভ্যতা বিকাশের সঙ্গে তুলনা করলে পৃথিবীর অনেক দেশ এখনো পিছিয়ে আছে।

নগর পরিকল্পনায় আমাদের মতো দেশও মাঝে মাঝে প্রশ্নের মুখে পড়ে। আমাদের অবশ্য কিছু আমলা রয়েছেন তাঁরা অমর। শেয়ারবাজারের যিনি দায়িত্বে তাঁর নাকি বিকল্প আর তৈরি হয়নি। কোনো দিনও হবে না। ওয়াসার ব্যবস্থাপনা পরিচালকও বাংলাদেশে একজনই। তাঁরও কোনো বিকল্প তৈরি হয়নি। এ ধরনের মানুষগুলোর অমরত্ব দরকার। না হলে চলবে কী করে! আজকাল এমন মজার মজার গল্প শুনি। ভালো লাগে। সবারই গল্প শুনতে ভালো লাগে ছোটবেলায়, আর বড় বেলায়। রূপকথা শুনিয়ে ঘুম পাড়াতেন আমাদের দাদি। এ যুগের দাদি, নানীরা কাজটা করেন কিনা জানি না। কারণ এখন কম্পিউটার প্রযুুক্তির যুগ। জন্মের আগেই শিশুরা প্রযুক্তি মাথায় নিয়ে আলোর মুখ দেখে। তাদের কল্পকাহিনি বোঝানো বড় মুশকিল। তবু আমরা তাদের গল্প শোনাই। ভাবনায় আনি না, বিশ্ব এখন সবার হাতের মুঠোয়। চাইলেই মানুষ সবকিছু জানতে পারছে। এই শহর বারো মাসই খোঁড়াখুঁড়ি হয়। যেখানে দেখিবে ছাই উড়াইয়া দেখ তাই। দায়িত্ববানরা পাইলেও পাইতে পারেন মানিক রতন। শেয়ারবাজার, ওয়াসার অর্থের শেষ নেই। প্রকল্পেরও শেষ নেই। শুধু সমস্যা প্রকল্পগুলো সফল হয় না। ওয়াসার কর্মকর্তাদের ২ হাজার বছর আগের রোমান সামাজ্য প্রতিষ্ঠাকালীন পানি ব্যবস্থাপনা চিত্র দেখানোর জন্য পাঠানো দরকার। আর উন্নয়নে জড়িত বসদের দেখানো দরকার সভ্যতার প্রথম যুগে কীভাবে গোছানো শহর তৈরি করা হয়েছিল সেগুলো দেখে স্থায়ী সমাধানে মন বসানো। কিন্তু কেউ তা করবেন না। করলেই লোকসান। একবারের কাজে সমস্যার সমাধান হলে বাকি জীবন আমাদের সরকারি কর্মকর্তারা করবেন কী? তাদের ভবিষ্যৎ বলেও কথা।

কথায় আছে, সরকারি মাল, দরিয়ায় ঢাল। এসব প্রবাদবাক্য ভুলে যেতে হবে। এ দেশটা সবার। এ দেশের প্রতিটি সম্পদ ১৭ কোটি মানুষের। কোনো সম্পদ অপচয়ের অধিকার কারও নেই। রাষ্ট্রের অর্থসম্পদের মালিক জনগণ। ব্যাংক ও সরকারি অর্থ লুটেরাদের বিরুদ্ধে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি মানুষ প্রত্যাশা করে। বঙ্গবন্ধুর বাংলাদেশের পরতে পরতে রয়েছে সম্ভাবনা। রাজনীতির নামে লুটেরা তৈরির জন্য বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ তৈরি করেননি। আজ দক্ষিণে বঙ্গোপসাগরে জেগে ওঠার অপেক্ষায় আরেক বাংলাদেশ। রক্তে অর্জিত বাংলাদেশের সবটুকুই এখন সম্ভাবনার। এ সম্ভাবনা কাজে লাগাতে দরকার মানুষকে হৃদয়ের আলোকে জাগিয়ে তোলা। অন্যায়কে না বলা। সমাজের স্বাভাবিকতা ফিরিয়ে আনতে হবে। বাংলাদেশের এগিয়ে চলাকে ধরে রাখতে হবে। এক সম্ভাবনার বাংলাদেশকে কোনোভাবেই ক্ষতিগ্রস্ত করা যাবে না। দক্ষিণে বঙ্গোপসাগরের জেগে ওঠা বাংলাদেশকে যুক্ত করতে হবে মূল ভূখন্ডের সঙ্গে। উন্নয়নের এই ধারাবাহিকতা ধরে রাখতে দরকার দক্ষ মানুষ। টিকিয়ে রাখতে হবে আবেগ-অনুভূতির জায়গাগুলো, নৈতিক মূল্যবোধ ও ঐতিহ্য। এসব বাস্তবায়নে নবরত্নের দরকার নেই। উন্নয়নের সঙ্গে দরকার আইনের শাসন। আইনের শাসন পুরোপুরি বাস্তবায়ন না হলে সব অর্জন ব্যাহত হবে। লাগাম টেনে রাখতে হবে লোভী নেতা আর বড় আমলাদের। উন্নয়নের নামে কোনো অনিয়ম বরদাশত করা যাবে না। দায়িত্ব পাওয়া মানে কোনো কিছুর মালিক বনে যাওয়া নয়। এ দেশে অনেক লোকই মন্ত্রী ছিলেন। বড় আমলা হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। কতজনকে মানুষ মনে রেখেছে? মানুষের হৃদয়ের মন্দির জয় করে সামনে চলা এত সহজ নয়। সরকারের বড় অবস্থানে বসে নিজেকে বড় মনে করার কারণ নেই। মনে রাখবেন, হরি ধানের আবিষ্কারক হরিই একজন নায়ক। ভেলোরি টেলর নামের বিদেশি যে নারীটি অবিচল সংগ্রাম করছেন মানবতার কল্যাণে তাঁর চেয়ে বড় আর কে হতে পারে? ফজলে হাসান আবেদ ইতিহাস গড়ে গেছেন। সবাই পারেন না। কেউ কেউ পারেন। বগুড়ায় কৃষিযন্ত্র আবিষ্কার করে চমক লাগানো মানুষটিই কৃষকের হিরো। তারকার সংজ্ঞা বদলে গেছে। আমরা কি ভেবেছিলাম পঞ্চগড়ে চা উৎপাদন হবে? এখন রেকর্ড পরিমাণ চা উৎপাদন হচ্ছে পঞ্চগড়ে। গ্রামের নিরীহ কৃষকের চোখ বছরে তিন দফা উৎপাদনের দিকে। অন্য কিছু না। স্বামী বিবেকানন্দ বলেছেন, ‘আমরা যেন নাম, যশ ও প্রভুত্ব স্পৃহা বিসর্জন দিয়া কর্মে ব্রতী হই। আমরা যেন কাম, ক্রোধ ও লোভের বন্ধন হইতে মুক্ত হই। তাহা হইলেই আমরা সত্যবস্তু লাভ করিব।’ আল্লাহ আমাদের সব অহমিকা ত্যাগ করে কাজ করার ক্ষমতা দিন। এ দেশ থেমে থাকতে পারে না। মানুষ চাটুকার চায় না। যোগ্যতা ও দক্ষতা দেখতে চায়। চাটুকারদের আমল সাময়িক। দক্ষরাই অমরত্ব পান।

                লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বশেষ খবর
মুকুটসহ যা যা পান একজন মিস ইউনিভার্স
মুকুটসহ যা যা পান একজন মিস ইউনিভার্স

১ সেকেন্ড আগে | শোবিজ

নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে কিবরিয়াকে হত্যা : নয়ন
নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে কিবরিয়াকে হত্যা : নয়ন

৪২ সেকেন্ড আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে ১০ মাসে ১৯৮ হত্যাকাণ্ড: ডিএমপি
রাজধানীতে ১০ মাসে ১৯৮ হত্যাকাণ্ড: ডিএমপি

৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালমনিরহাটে সাংবাদিকদের সংগঠন ‘প্রেস ফাইভ’-এর আত্মপ্রকাশ
লালমনিরহাটে সাংবাদিকদের সংগঠন ‘প্রেস ফাইভ’-এর আত্মপ্রকাশ

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্ত্রীসহ মহীউদ্দীন খান আলমগীরের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ
স্ত্রীসহ মহীউদ্দীন খান আলমগীরের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

নায়িকাকে জড়িয়ে ধরায় কারাদণ্ড
নায়িকাকে জড়িয়ে ধরায় কারাদণ্ড

৯ মিনিট আগে | শোবিজ

পাকিস্তানে নিরাপত্তা বাহিনীর অভিযানে নিহত ১৫
পাকিস্তানে নিরাপত্তা বাহিনীর অভিযানে নিহত ১৫

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানমন্ডি ৩২ নম্বর শান্ত, কড়া পাহারায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বর শান্ত, কড়া পাহারায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৩৯৫ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৩৯৫ মামলা

১৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

পাচারের অভিযোগ, ভারতীয় নাগরিকদের ভিসামুক্ত প্রবেশ বন্ধ করল ইরান
পাচারের অভিযোগ, ভারতীয় নাগরিকদের ভিসামুক্ত প্রবেশ বন্ধ করল ইরান

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রশক্তির ‘ঐক্যবদ্ধ জবিয়ান’ প্যানেল ঘোষণা, কে কোন পদে লড়ছেন
ছাত্রশক্তির ‘ঐক্যবদ্ধ জবিয়ান’ প্যানেল ঘোষণা, কে কোন পদে লড়ছেন

১৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মেলবোর্নে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য প্রদর্শনীতে ১২ বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠান
মেলবোর্নে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য প্রদর্শনীতে ১২ বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠান

২১ মিনিট আগে | পরবাস

গোপালগঞ্জে বিষ প্রয়োগে পেঁয়াজের এক বিঘা বীজতলা নষ্টের অভিযোগ
গোপালগঞ্জে বিষ প্রয়োগে পেঁয়াজের এক বিঘা বীজতলা নষ্টের অভিযোগ

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে অস্ত্র-মাদকসহ একটি চক্রের সবাই গ্রেফতার: ডিবি
রাজধানীতে অস্ত্র-মাদকসহ একটি চক্রের সবাই গ্রেফতার: ডিবি

২৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

নোয়াখালীতে নতুন জেলা প্রশাসক শফিকুল ইসলামের দায়িত্ব গ্রহণ
নোয়াখালীতে নতুন জেলা প্রশাসক শফিকুল ইসলামের দায়িত্ব গ্রহণ

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘অদম্য জবিয়ান ঐক্য’ প্যানেল ঘোষণা জবি ছাত্রশিবিরের
‘অদম্য জবিয়ান ঐক্য’ প্যানেল ঘোষণা জবি ছাত্রশিবিরের

৩৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কূটনৈতিক উত্তেজনা, জাপানে যাওয়ার প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট বাতিল করেছে চীন
কূটনৈতিক উত্তেজনা, জাপানে যাওয়ার প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট বাতিল করেছে চীন

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিনাজপুর-১ আসনে বিএনপির প্রার্থী মনজুরুল ইসলামের গণসংযোগ
দিনাজপুর-১ আসনে বিএনপির প্রার্থী মনজুরুল ইসলামের গণসংযোগ

৪১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

৬৭৮ কোটি টাকা মানিলন্ডারিং : ডায়মন্ড ওয়ার্ল্ডের মালিকের বিরুদ্ধে সিআইডির মামলা
৬৭৮ কোটি টাকা মানিলন্ডারিং : ডায়মন্ড ওয়ার্ল্ডের মালিকের বিরুদ্ধে সিআইডির মামলা

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

দুই সরকারি মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নতুন পরিচালক
দুই সরকারি মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নতুন পরিচালক

৫২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে কুইজ প্রতিযোগিতা
পঞ্চগড়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে কুইজ প্রতিযোগিতা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সহজ জয়ে বিশ্বকাপের মূল পর্বে নেদারল্যান্ডস
সহজ জয়ে বিশ্বকাপের মূল পর্বে নেদারল্যান্ডস

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ধানের শীষকে বিজয়ী করতে বাঞ্ছারামপুরে বিএনপির পাঁচ নেতার ঐক্য
ধানের শীষকে বিজয়ী করতে বাঞ্ছারামপুরে বিএনপির পাঁচ নেতার ঐক্য

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যে কারণে নিকারাগুয়ার ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা যুক্তরাষ্ট্রের
যে কারণে নিকারাগুয়ার ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা যুক্তরাষ্ট্রের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ
সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনাল এলাকায় আজও কঠোর নিরাপত্তা
ট্রাইব্যুনাল এলাকায় আজও কঠোর নিরাপত্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ
রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে টিএসসিতে মিষ্টি বিতরণ
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে টিএসসিতে মিষ্টি বিতরণ

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কবে আসছে এফ-৪৭?
কবে আসছে এফ-৪৭?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!
সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক
রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব
শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া
উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে