শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৯ জানুয়ারি, ২০২০ আপডেট:

সম্রাট আকবরের দুঃসাহসী পরামর্শক কাহন

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
সম্রাট আকবরের দুঃসাহসী পরামর্শক কাহন

মোগল বাদশাহ হুমায়ুনের পুরো শাসনকালই ছিল অশান্তির। তিন ভাইয়ের ক্ষমতার লড়াই, অন্যদিকে শেরশাহ ও তাঁর ছেলে জালাল খাঁর ক্ষমতা দখলের যুদ্ধ। শুধু হুমায়ুন নন, তাঁর পুত্র দিল্লির সবচেয়ে ক্ষমতাধর বাদশাহ আকবরের শিশুবেলাও ভালোভাবে কাটেনি। আকবর মায়ের পেটে থাকতেই দিল্লির মসনদ হারান বাদশাহ হুমায়ুন। একদিকে ভাইদের বিশ্বাসঘাতকতা অন্যদিকে শেরশাহের যুদ্ধ যুদ্ধ খেলা। আবেগাপ্লুুত বাদশাহ হুমায়ুনের দিন ছিল বিষাদের। তিনি খেয়ালিও ছিলেন। নিজের মতো করে চলতেন। মনে যা আসত করতেন। একবার তো এক দিনের জন্য বাদশাহিও দান করেছিলেন পথের একজনকে। আবার সাম্রাজ্যহারা হয়ে দিল্লি থেকে পালিয়ে বাদশাহ হুমায়ুন ঘুরেছেন পথে পথে। নাওয়া নেই, খাওয়া নেই- শুধুই পালিয়ে বেড়ানো। এই সময়ে বৈরাম খাঁর নিরাপত্তাটুকুই ছিল ভরসা। পালিয়ে বেড়ানো এমনি এক রাতে হামিদা বানু সন্তান ধারণের খবর দেন। যে সন্তান একদিন হয়ে ওঠেন দিল্লির সবচেয়ে দাপুটে শাসক। মাত্র ১৩ বছর বয়সে দিল্লির শাসনভার গ্রহণ করেন আকবর। তাঁর পুরো জীবনই ট্র্যাজেডিতে ঠাসা। শাসক হিসেবে তাঁর বলিষ্ঠতা এখনো মিথ হয়ে আছে। এর বড় কারণ সফল মন্ত্রিসভা। দক্ষ, মেধাবী, বিচক্ষণ মানুষদেরই পছন্দ ছিল আকবরের। কর্মদক্ষ, স্বমহিমায় উজ্জ্বল ব্যক্তিত্বদের তিনি রাজসভায় ঠাঁই দিতেন। আকবর সবার কথা শুনতেন। কিন্তু সিদ্ধান্ত দিতেন নিজে। সম্রাট আকবরের নির্দেশে দিল্লির রাজদরবার কেঁপে উঠত। সভাসদদের অনেক মানা তিনি শুনতেন না। এমনকি রানী যোধাবাঈয়ের কথাও না। শাসনকাজে নিজের সন্তানকেও ছাড় দিতেন না। সন্তানের আবদার তাঁর কাছে মূল্যহীন ছিল। বুকের ভিতরে কষ্ট নিয়েই লড়েছেন শাহজাদা সেলিমের বিপক্ষে। আকবর একদিকে সাম্রাজ্যের বিস্তার ঘটাতেন, অন্যদিকে বলতেন, সাম্রাজ্য তৈরির চেয়ে ধরে রাখা বড় কঠিন। সেই কাঠিন্যকে জয় করতে আকবর তাঁর সঙ্গে কাজ করার জন্য টেনে আনেন জগদ্বিখ্যাত রত্নদের। এ কারণে তাঁর মন্ত্রিসভাকে বলা হতো নবরত্ন। আর এই নবরত্ন ও দক্ষ আমলাতন্ত্র দিয়ে শাসনে নতুনত্ব আনেন আকবর; যা অন্য মোগল সম্রাটরা করতে পারেননি। প্রদেশগুলোকে স্বায়ত্তশাসন দিয়ে প্রত্যেক অঞ্চলে একজন করে শাসক নিয়োগ দিতেন আকবর। এই শাসকরা ছিলেন সামরিক। আইনের শাসন বাস্তবায়নের প্রতি ছিল তাঁদের কঠোরতা। আর শাসকদের নিয়োগ দেওয়ার সময় বলা হতো, ক্ষমতার অপব্যবহারের শাস্তি মৃত্যুদন্ড। সরকার চালানোয় কেউ ন্যায়পরায়ণতা ভঙ্গ করলেই ব্যবস্থা নেওয়া হতো। নবরতেœর কাজ ছিল সম্রাটকে সব বিষয়ে সতর্ক রাখা ও উন্নত পরামর্শ দিয়ে যাওয়া।

সম্রাট আকবরকে কারা পরামর্শ দিতেন? এত বড় দুঃসাহসী মানুষ কারা ছিলেন? এ আলোচনা এখনো হয়। নবরতেœর প্রথম ব্যক্তিত্ব ছিলেন আবুল ফজল। তাঁকে বলা হতো ঠান্ডা মাথার পরামর্শক। তিনি প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। শাসনক্ষমতার সব খাতেই ছিল তাঁর গভীর চোখ। আবুল ফজলের চোখ ফাঁকি দিয়ে খুব সহজে কোথাও ভুলের সুযোগ ছিল না। আমলাদের সামান্য ভুলটুকুও তিনি ধরে ফেলতেন। সম্রাটের পরামর্শ নিয়ে তৎক্ষণাৎ ব্যবস্থা নিতেন। এ কারণে বাদশাহ আকবরের সঙ্গে তাঁর সম্পর্কটা ছিল একটু বেশি। শাহজাদা সেলিমের প্রেমের নাটকীয় মুহূর্তে অসহায় সম্রাট বারবার ডাকতেন আবুল ফজলকে। এ নিয়ে কোনো ছাড় না দিয়ে সম্রাটের দৃঢ় অবস্থানের পক্ষে ছিলেন আবুল ফজল। শাহজাদা সেলিম বিষয়টি ভালোভাবে নেননি। এই ভালোভাবে না নেওয়ার খেসারত হিসেবে জীবন দিতে হয় আবুল ফজলকে। ইতিহাস বলে, শাহজাদা সেলিমের প্ররোচনায় হত্যা করা হয় আবুল ফজলকে। বিশ্বাস ও আস্থার প্রশ্নে এক দিনের জন্যও তিনি সরেননি সম্রাটের কাছ থেকে। আকবরনামা ও আইন-ই-আকবরি গ্রন্থ আবুল ফজলের লেখা। আকবরের জীবন ও নীতি-আদর্শ এ বইগুলোয় উঠে আসে। আবুল ফজলের মতোই নবরত্নের আরেক সদস্য ছিলেন আবদুর রহিম খান। তিনি ছিলেন আকবরের প্রথম জীবনের অভিভাবক বৈরাম খানের পুত্র। কিন্তু বাবার পরিচয় নয়, নিজের অবস্থানেই উজ্জ্বল ছিলেন রহিম খান। তিনি ছিলেন প্রতিরক্ষামন্ত্রী। দায়িত্ব পালনও করতেন নিষ্ঠার সঙ্গে। পাশাপাশি আকবরের রাজসভা জমে উঠত তাঁর কবিতার সুরে দোহার গানের গায়কীর ঝংকারে। কবি, গায়ক, গীতিকার, জ্যোতিষশাস্ত্র সবকিছুতেই রহিম খানের তুলনা তিনি নিজে। দেশের নিরাপত্তার প্রতি কঠোর দৃষ্টি রাখার ক্ষেত্রেও ছিলেন এক কঠিন চিন্তাবিদ, সমর পরিকল্পনাবিদ। আকবর মন্ত্রিসভার পররাষ্ট্রমন্ত্রী ছিলেন বীরবল। তাঁর মূল নাম মহেশ দাশ। তিনি কৌতুকপ্রিয় ছিলেন। আকবর সব সময় সভাসদে তাঁকেই বেশি খুঁজতেন। না দেখলেই বলতেন, কোথায় বীরবল? নির্ভরশীল বীরবলকে আকবর পাঠাতেন জটিল সমস্যার মোকাবিলায়। আঞ্চলিক সংকট মোকাবিলায় যুদ্ধের ময়দানে বীরবল মারা যান। শিক্ষা নিয়ে আকবর আলাদা কাজ করেন। শিক্ষামন্ত্রী ফইজির মেধা-মননে মুগ্ধ হয়ে তাঁকে দায়িত্ব দেন সম্রাট আকবর। পঞ্চতন্ত্র, রামায়ণ ও মহাভারত ফারসি ভাষায় অনুবাদ করেন ফইজি। জ্ঞানের ভান্ডার বলা হতো ফইজিকে। শিক্ষাব্যবস্থা ছড়িয়ে দেওয়া নিয়ে কাজ করেন ফইজি।

ব্যতিক্রম নবরত্নের ধর্মবিষয়ক উপদেষ্টা ছিলেন ফকির আজিওদ্দিন। তিনি ছিলেন সুফিসাধক। ধর্মীয় বিষয়ে আকবর নিজের দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে বসতেন ফকির আজিওদ্দিনের সঙ্গে। আকবরের ধর্মচর্চার অনেক বিষয় আমাদের জানা রয়েছে। সব ধর্মের উদার অবস্থানে আকবরের বিভিন্ন ধর্মের স্ত্রীও ছিলেন। আকবর ছিলেন চরম দুঃসাহসী শাসক। তাই তাঁর সেনাপতি কেমন হবেন বলার অপেক্ষা রাখে না। মানসিংহের তরবারির বর্ণনা ইতিহাসে লেখা আছে। যুদ্ধ-কৌশলেও মানসিংহ ছিলেন দুর্ধর্ষ। আকবরের বিশ্বাস ও আস্থাভাজন এই সামরিক যোদ্ধাকে নিয়ে অনেক মিথ চালু আছে। আকবর আর মানসিংহ যুদ্ধের ময়দানে একসঙ্গে গেলে মাঠের হিসাব-নিকাশ হতো আলাদা। আফগান থেকে বাংলায় মানসিংহের তরবারির ঝনঝনানির শব্দ শোনা যেত। বাংলার বারো ভূঁইয়া ঈশা খাঁর সঙ্গেও যুদ্ধ হয় মানসিংহের। আকবরের কাছে যুদ্ধ মানে মানসিংহ। নবরত্নের আরেক সদস্য ছিলেন গৃহায়ণমন্ত্রী মোল্লা দো পিঁয়াজো। বিচক্ষণতা ও তীক্ষ বুদ্ধির অধিকারী ছিলেন তিনি। মিথ আছে, শুধু রাজধানীর উন্নয়ন নয়, মোগল রান্নার উদ্ভাবকও ছিলেন তিনি। মোল্লা দো পিঁয়াজোর কাজগুলো ছিল গোছানো। তিনি ভবন নির্মাণে বিশ্বের অন্য দেশের সঙ্গে মেলাতেন নিজেদের কাজগুলো। নবরতেœর অর্থমন্ত্রী ছিলেন টোডরমল। তাকে দুনিয়ার শ্রেষ্ঠ গণিতবিদ হিসেবে ধরা হতো। হিসাব-নিকাশে ছিলেন পোক্ত। সবকিছু মনে রাখতে পারতেন। প্রথম জীবনে তিনি ছিলেন শেরশাহের অর্থমন্ত্রী। কিন্তু নিষ্ঠা, প্রতিভা, অর্থনৈতিক জ্ঞানের বিশালত্ব দেখে আকবর তাঁকে নিয়ে নেন। টোডরমল প্রমাণ দিয়েছিলেন সম্রাট আকবর তাঁকে পছন্দ করে ভুল করেননি। বরং সাফল্যের সঙ্গে তিনি মোগলদের অর্থনীতিকে আধুনিকায়ন করেন। ভারতের বিভিন্ন প্রদেশের আলাদা রীতিনীতি ও ফসলের সঙ্গে মিলিয়ে নববর্ষ, খাজনা ইত্যাদি সিদ্ধান্তে ভূমিকা রাখেন। তিনি দীর্ঘ গবেষণার পর মানুষের আয় ও জমির পরিমাণের সঙ্গে মিলিয়ে কর নির্ধারণ করে দেন। এতে দীর্ঘদিনের জটিলতার অবসান হয়। তিনি কাশির বিশ্বনাথ মন্দিরকে পুনরায় তৈরি করেন। সম্রাট এ বরাদ্দে কার্পণ্য করেননি। আমাদের বাংলা নববর্ষের অনেক কিছু টোডরমলের সময়। নবরতেœর আরেক সম্পদ তানসেন। সম্রাট আকবরের দরবারে সুর ছড়িয়ে দিতেন তানসেন। সংস্কৃতিমন্ত্রী তানসেন সফলভাবে বাদশাহ আকবরের দরবারকে নতুন মাত্রা দেন।

শুধু সম্রাট আকবর নন, আরেকজন শাসকের মন্ত্রিসভায়ও নবরত্ন ছিল। তিনি হলেন উজ্জয়িনীর শাসক রাজা বিক্রমাদিত্য। কালিদাস পন্ডিতের মতো ব্যক্তিত্ব ছিলেন তাঁর মন্ত্রিসভায়। আর এ নবরত্নের আরেক সদস্য অমর সিং ছিলেন কবি, ব্যাকরণবিদ, প্রাচীন ভারতের সর্বশ্রেষ্ঠ অভিধান রচয়িতা। রাজা বিক্রমাদিত্য তাঁর সঙ্গে আরও নিয়ে আসেন বিখ্যাত জ্যোতির্বিদ, চিকিৎসক, নীতিমান দক্ষ ব্যক্তিত্বদের। সমাজে সর্বোচ্চ সম্মানিত ব্যক্তিত্বরাই ঠাঁই পেতেন সভাসদে। রাস্তায় চলার সময় তাঁদের নিরাপত্তা নিয়ে চিন্তার বিষয় ছিল না। বরং মানুষ সম্মান দিয়ে পথ এগিয়ে দিত। সম্রাট আকবর কিংবা বিক্রমাদিত্যের শাসনের সমাজব্যবস্থা এখন আর নেই। আশাও করা ঠিক নয়। যুগ বদল হয়েছে। সময় বদল হয়েছে। কৃষ্টি-সংস্কৃতিতে সারা দুনিয়ায় পরিবর্তন এসেছে। পৃথিবী এগিয়ে গেছে অনেক দূর। তখনকার অবস্থা এখনকার সঙ্গে মেলালে কোনোভাবেই হবে না। তখন রাষ্ট্র পরিচালনায় সততা, নিষ্ঠাকে গুরুত্ব দেওয়া হতো। আমলাদের প্রমাণ দিতে হতো দক্ষতার। চুরি বা লুট করলে গলা কাটা যেত। রাজার নীতি-আদর্শকেই তাঁরা মন দিয়ে পালন করতেন। শাহি দরবারে সভাসদরা কথা বলতেন। রাজ্যের সুখ-দুঃখ আলোচনায় ঠাঁই পেত। গোপনে বাদশাহ খবর নিতেন প্রজাদের। সবার দুঃখ-দুর্দশার কথা চিন্তা করেই পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করতেন। এ কারণেই রোমান সাম্রাজ্য প্রতিষ্ঠার সময় বলা হতো- একজন সৈনিক আর একজন প্রকৌশলী দরকার। সৈনিক যুদ্ধ জয় করবে, প্রকৌশলী অবকাঠামো গড়ে তুলবে। শুধু দেশ জয় করলে হবে না, উন্নয়নও করতে হবে। ভাবা যায়, গ্র্যান্ড ট্র্যাংক রোড শেরশাহের আমলের পরিকল্পনা! অবকাঠামোর পরিকল্পনাগুলো নিতে হয় দীর্ঘ চিন্তা করে। রোমান স্থাপত্য প্রতিষ্ঠার উন্নয়ন কার্যক্রম এখনো গবেষণার বিষয়। বিশেষ করে পাহাড় থেকে পানি আনা ও পয়ঃনিষ্কাশনব্যবস্থা তৈরি এখনো দৃষ্টান্ত হয়ে আছে। মিসরীয় সভ্যতা, মেসোপটেমীয় সভ্যতা বিকাশের সঙ্গে তুলনা করলে পৃথিবীর অনেক দেশ এখনো পিছিয়ে আছে।

নগর পরিকল্পনায় আমাদের মতো দেশও মাঝে মাঝে প্রশ্নের মুখে পড়ে। আমাদের অবশ্য কিছু আমলা রয়েছেন তাঁরা অমর। শেয়ারবাজারের যিনি দায়িত্বে তাঁর নাকি বিকল্প আর তৈরি হয়নি। কোনো দিনও হবে না। ওয়াসার ব্যবস্থাপনা পরিচালকও বাংলাদেশে একজনই। তাঁরও কোনো বিকল্প তৈরি হয়নি। এ ধরনের মানুষগুলোর অমরত্ব দরকার। না হলে চলবে কী করে! আজকাল এমন মজার মজার গল্প শুনি। ভালো লাগে। সবারই গল্প শুনতে ভালো লাগে ছোটবেলায়, আর বড় বেলায়। রূপকথা শুনিয়ে ঘুম পাড়াতেন আমাদের দাদি। এ যুগের দাদি, নানীরা কাজটা করেন কিনা জানি না। কারণ এখন কম্পিউটার প্রযুুক্তির যুগ। জন্মের আগেই শিশুরা প্রযুক্তি মাথায় নিয়ে আলোর মুখ দেখে। তাদের কল্পকাহিনি বোঝানো বড় মুশকিল। তবু আমরা তাদের গল্প শোনাই। ভাবনায় আনি না, বিশ্ব এখন সবার হাতের মুঠোয়। চাইলেই মানুষ সবকিছু জানতে পারছে। এই শহর বারো মাসই খোঁড়াখুঁড়ি হয়। যেখানে দেখিবে ছাই উড়াইয়া দেখ তাই। দায়িত্ববানরা পাইলেও পাইতে পারেন মানিক রতন। শেয়ারবাজার, ওয়াসার অর্থের শেষ নেই। প্রকল্পেরও শেষ নেই। শুধু সমস্যা প্রকল্পগুলো সফল হয় না। ওয়াসার কর্মকর্তাদের ২ হাজার বছর আগের রোমান সামাজ্য প্রতিষ্ঠাকালীন পানি ব্যবস্থাপনা চিত্র দেখানোর জন্য পাঠানো দরকার। আর উন্নয়নে জড়িত বসদের দেখানো দরকার সভ্যতার প্রথম যুগে কীভাবে গোছানো শহর তৈরি করা হয়েছিল সেগুলো দেখে স্থায়ী সমাধানে মন বসানো। কিন্তু কেউ তা করবেন না। করলেই লোকসান। একবারের কাজে সমস্যার সমাধান হলে বাকি জীবন আমাদের সরকারি কর্মকর্তারা করবেন কী? তাদের ভবিষ্যৎ বলেও কথা।

কথায় আছে, সরকারি মাল, দরিয়ায় ঢাল। এসব প্রবাদবাক্য ভুলে যেতে হবে। এ দেশটা সবার। এ দেশের প্রতিটি সম্পদ ১৭ কোটি মানুষের। কোনো সম্পদ অপচয়ের অধিকার কারও নেই। রাষ্ট্রের অর্থসম্পদের মালিক জনগণ। ব্যাংক ও সরকারি অর্থ লুটেরাদের বিরুদ্ধে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি মানুষ প্রত্যাশা করে। বঙ্গবন্ধুর বাংলাদেশের পরতে পরতে রয়েছে সম্ভাবনা। রাজনীতির নামে লুটেরা তৈরির জন্য বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ তৈরি করেননি। আজ দক্ষিণে বঙ্গোপসাগরে জেগে ওঠার অপেক্ষায় আরেক বাংলাদেশ। রক্তে অর্জিত বাংলাদেশের সবটুকুই এখন সম্ভাবনার। এ সম্ভাবনা কাজে লাগাতে দরকার মানুষকে হৃদয়ের আলোকে জাগিয়ে তোলা। অন্যায়কে না বলা। সমাজের স্বাভাবিকতা ফিরিয়ে আনতে হবে। বাংলাদেশের এগিয়ে চলাকে ধরে রাখতে হবে। এক সম্ভাবনার বাংলাদেশকে কোনোভাবেই ক্ষতিগ্রস্ত করা যাবে না। দক্ষিণে বঙ্গোপসাগরের জেগে ওঠা বাংলাদেশকে যুক্ত করতে হবে মূল ভূখন্ডের সঙ্গে। উন্নয়নের এই ধারাবাহিকতা ধরে রাখতে দরকার দক্ষ মানুষ। টিকিয়ে রাখতে হবে আবেগ-অনুভূতির জায়গাগুলো, নৈতিক মূল্যবোধ ও ঐতিহ্য। এসব বাস্তবায়নে নবরত্নের দরকার নেই। উন্নয়নের সঙ্গে দরকার আইনের শাসন। আইনের শাসন পুরোপুরি বাস্তবায়ন না হলে সব অর্জন ব্যাহত হবে। লাগাম টেনে রাখতে হবে লোভী নেতা আর বড় আমলাদের। উন্নয়নের নামে কোনো অনিয়ম বরদাশত করা যাবে না। দায়িত্ব পাওয়া মানে কোনো কিছুর মালিক বনে যাওয়া নয়। এ দেশে অনেক লোকই মন্ত্রী ছিলেন। বড় আমলা হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। কতজনকে মানুষ মনে রেখেছে? মানুষের হৃদয়ের মন্দির জয় করে সামনে চলা এত সহজ নয়। সরকারের বড় অবস্থানে বসে নিজেকে বড় মনে করার কারণ নেই। মনে রাখবেন, হরি ধানের আবিষ্কারক হরিই একজন নায়ক। ভেলোরি টেলর নামের বিদেশি যে নারীটি অবিচল সংগ্রাম করছেন মানবতার কল্যাণে তাঁর চেয়ে বড় আর কে হতে পারে? ফজলে হাসান আবেদ ইতিহাস গড়ে গেছেন। সবাই পারেন না। কেউ কেউ পারেন। বগুড়ায় কৃষিযন্ত্র আবিষ্কার করে চমক লাগানো মানুষটিই কৃষকের হিরো। তারকার সংজ্ঞা বদলে গেছে। আমরা কি ভেবেছিলাম পঞ্চগড়ে চা উৎপাদন হবে? এখন রেকর্ড পরিমাণ চা উৎপাদন হচ্ছে পঞ্চগড়ে। গ্রামের নিরীহ কৃষকের চোখ বছরে তিন দফা উৎপাদনের দিকে। অন্য কিছু না। স্বামী বিবেকানন্দ বলেছেন, ‘আমরা যেন নাম, যশ ও প্রভুত্ব স্পৃহা বিসর্জন দিয়া কর্মে ব্রতী হই। আমরা যেন কাম, ক্রোধ ও লোভের বন্ধন হইতে মুক্ত হই। তাহা হইলেই আমরা সত্যবস্তু লাভ করিব।’ আল্লাহ আমাদের সব অহমিকা ত্যাগ করে কাজ করার ক্ষমতা দিন। এ দেশ থেমে থাকতে পারে না। মানুষ চাটুকার চায় না। যোগ্যতা ও দক্ষতা দেখতে চায়। চাটুকারদের আমল সাময়িক। দক্ষরাই অমরত্ব পান।

                লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
পুলিশের সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন কারাগারে
পুলিশের সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন কারাগারে

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক
রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক

৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের অপেক্ষার অবসান চান জামাল
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের অপেক্ষার অবসান চান জামাল

৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শরীয়তপুরে পোশাক শ্রমিকের মৃত্যু
শরীয়তপুরে পোশাক শ্রমিকের মৃত্যু

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এ রায় দেশে স্বৈরতন্ত্র রোধে মাইলফলক হয়ে থাকবে : ইসলামী আন্দোলন
এ রায় দেশে স্বৈরতন্ত্র রোধে মাইলফলক হয়ে থাকবে : ইসলামী আন্দোলন

১১ মিনিট আগে | রাজনীতি

নির্বাচনের আগেই হাসিনাকে দেশে এনে মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের দাবি সারজিসের
নির্বাচনের আগেই হাসিনাকে দেশে এনে মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের দাবি সারজিসের

১৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

কলাপাড়ায় অজ্ঞান পার্টির খপ্পরে পড়ে ৫ জন হাসপাতালে
কলাপাড়ায় অজ্ঞান পার্টির খপ্পরে পড়ে ৫ জন হাসপাতালে

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় বিপুল পরিমাণ বিস্ফোরক দ্রব্যসহ তিনজন গ্রেফতার
বগুড়ায় বিপুল পরিমাণ বিস্ফোরক দ্রব্যসহ তিনজন গ্রেফতার

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এতিম শিশুদের হাতে শীতবস্ত্র পৌঁছে দিল বসুন্ধরা শুভসংঘ
এতিম শিশুদের হাতে শীতবস্ত্র পৌঁছে দিল বসুন্ধরা শুভসংঘ

২১ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

মওলানা ভাসানী মজলুম-নির্যাতিত মানুষের জন্য কাজ করেছেন : দুদু
মওলানা ভাসানী মজলুম-নির্যাতিত মানুষের জন্য কাজ করেছেন : দুদু

২২ মিনিট আগে | রাজনীতি

প্লট বরাদ্দে জালিয়াতি : শেখ হাসিনার দুর্নীতি মামলার যুক্তিতর্ক ২৩ নভেম্বর
প্লট বরাদ্দে জালিয়াতি : শেখ হাসিনার দুর্নীতি মামলার যুক্তিতর্ক ২৩ নভেম্বর

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় মহাসড়কে গরুবাহী ট্রাক ছিনতাই
কুমিল্লায় মহাসড়কে গরুবাহী ট্রাক ছিনতাই

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর পরিবারের মাঝে উপকরণ বিতরণ
দিনাজপুরে ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর পরিবারের মাঝে উপকরণ বিতরণ

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজারে বেড়েছে সূচক ও লেনদেন
পুঁজিবাজারে বেড়েছে সূচক ও লেনদেন

৩২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

চট্টগ্রামে হত্যা মামলার দুই পলাতক আসামি গ্রেফতার
চট্টগ্রামে হত্যা মামলার দুই পলাতক আসামি গ্রেফতার

৩২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শেখ হাসিনার রায়ে জনমনে আতঙ্ক নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
শেখ হাসিনার রায়ে জনমনে আতঙ্ক নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

শেরপুরে বড় ভাইকে হত্যার দায়ে ছোট ভাইয়ের যাবজ্জীবন
শেরপুরে বড় ভাইকে হত্যার দায়ে ছোট ভাইয়ের যাবজ্জীবন

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শাকসু নির্বাচন পেছানোর দাবিতে শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন
শাকসু নির্বাচন পেছানোর দাবিতে শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন

৩৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রাবির হলে ৫০ টাকার উন্নয়ন ফি বাতিল
রাবির হলে ৫০ টাকার উন্নয়ন ফি বাতিল

৩৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মুন্সীগঞ্জে পদোন্নতির দাবিতে প্রভাষকদের ‌‘নো প্রমোশন, নো ওয়ার্ক’ কর্মসূচি
মুন্সীগঞ্জে পদোন্নতির দাবিতে প্রভাষকদের ‌‘নো প্রমোশন, নো ওয়ার্ক’ কর্মসূচি

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে টিএসসিতে মিষ্টি বিতরণ
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে টিএসসিতে মিষ্টি বিতরণ

৩৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে ৩ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ১০০৭
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে ৩ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ১০০৭

৩৯ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

রংপুরে আলু চাষের লক্ষ্যমাত্রা কমেছে
রংপুরে আলু চাষের লক্ষ্যমাত্রা কমেছে

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এ রায় প্রতিশোধ নয়, ন্যায়বিচারের প্রতিজ্ঞা: চিফ প্রসিকিউটর
এ রায় প্রতিশোধ নয়, ন্যায়বিচারের প্রতিজ্ঞা: চিফ প্রসিকিউটর

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

নতুন ধানের ঘ্রাণে প্রাণবন্ত দিনাজপুরের গ্রাম–শহর
নতুন ধানের ঘ্রাণে প্রাণবন্ত দিনাজপুরের গ্রাম–শহর

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় ‘ঐতিহাসিক বিজয়’: সামান্তা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় ‘ঐতিহাসিক বিজয়’: সামান্তা

৪৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

১৬ কোটি টাকার হাসপাতাল চার বছরেও চালু হয়নি
১৬ কোটি টাকার হাসপাতাল চার বছরেও চালু হয়নি

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনাকে দেশে ফিরিয়ে এনে রায় কার্যকর করতে হবে: রাশেদ প্রধান
শেখ হাসিনাকে দেশে ফিরিয়ে এনে রায় কার্যকর করতে হবে: রাশেদ প্রধান

৫০ মিনিট আগে | রাজনীতি

সরিষাবাড়ীতে অসুস্থ শিশুর পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
সরিষাবাড়ীতে অসুস্থ শিশুর পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

৫২ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে