শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৯ জানুয়ারি, ২০২০ আপডেট:

সম্রাট আকবরের দুঃসাহসী পরামর্শক কাহন

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
সম্রাট আকবরের দুঃসাহসী পরামর্শক কাহন

মোগল বাদশাহ হুমায়ুনের পুরো শাসনকালই ছিল অশান্তির। তিন ভাইয়ের ক্ষমতার লড়াই, অন্যদিকে শেরশাহ ও তাঁর ছেলে জালাল খাঁর ক্ষমতা দখলের যুদ্ধ। শুধু হুমায়ুন নন, তাঁর পুত্র দিল্লির সবচেয়ে ক্ষমতাধর বাদশাহ আকবরের শিশুবেলাও ভালোভাবে কাটেনি। আকবর মায়ের পেটে থাকতেই দিল্লির মসনদ হারান বাদশাহ হুমায়ুন। একদিকে ভাইদের বিশ্বাসঘাতকতা অন্যদিকে শেরশাহের যুদ্ধ যুদ্ধ খেলা। আবেগাপ্লুুত বাদশাহ হুমায়ুনের দিন ছিল বিষাদের। তিনি খেয়ালিও ছিলেন। নিজের মতো করে চলতেন। মনে যা আসত করতেন। একবার তো এক দিনের জন্য বাদশাহিও দান করেছিলেন পথের একজনকে। আবার সাম্রাজ্যহারা হয়ে দিল্লি থেকে পালিয়ে বাদশাহ হুমায়ুন ঘুরেছেন পথে পথে। নাওয়া নেই, খাওয়া নেই- শুধুই পালিয়ে বেড়ানো। এই সময়ে বৈরাম খাঁর নিরাপত্তাটুকুই ছিল ভরসা। পালিয়ে বেড়ানো এমনি এক রাতে হামিদা বানু সন্তান ধারণের খবর দেন। যে সন্তান একদিন হয়ে ওঠেন দিল্লির সবচেয়ে দাপুটে শাসক। মাত্র ১৩ বছর বয়সে দিল্লির শাসনভার গ্রহণ করেন আকবর। তাঁর পুরো জীবনই ট্র্যাজেডিতে ঠাসা। শাসক হিসেবে তাঁর বলিষ্ঠতা এখনো মিথ হয়ে আছে। এর বড় কারণ সফল মন্ত্রিসভা। দক্ষ, মেধাবী, বিচক্ষণ মানুষদেরই পছন্দ ছিল আকবরের। কর্মদক্ষ, স্বমহিমায় উজ্জ্বল ব্যক্তিত্বদের তিনি রাজসভায় ঠাঁই দিতেন। আকবর সবার কথা শুনতেন। কিন্তু সিদ্ধান্ত দিতেন নিজে। সম্রাট আকবরের নির্দেশে দিল্লির রাজদরবার কেঁপে উঠত। সভাসদদের অনেক মানা তিনি শুনতেন না। এমনকি রানী যোধাবাঈয়ের কথাও না। শাসনকাজে নিজের সন্তানকেও ছাড় দিতেন না। সন্তানের আবদার তাঁর কাছে মূল্যহীন ছিল। বুকের ভিতরে কষ্ট নিয়েই লড়েছেন শাহজাদা সেলিমের বিপক্ষে। আকবর একদিকে সাম্রাজ্যের বিস্তার ঘটাতেন, অন্যদিকে বলতেন, সাম্রাজ্য তৈরির চেয়ে ধরে রাখা বড় কঠিন। সেই কাঠিন্যকে জয় করতে আকবর তাঁর সঙ্গে কাজ করার জন্য টেনে আনেন জগদ্বিখ্যাত রত্নদের। এ কারণে তাঁর মন্ত্রিসভাকে বলা হতো নবরত্ন। আর এই নবরত্ন ও দক্ষ আমলাতন্ত্র দিয়ে শাসনে নতুনত্ব আনেন আকবর; যা অন্য মোগল সম্রাটরা করতে পারেননি। প্রদেশগুলোকে স্বায়ত্তশাসন দিয়ে প্রত্যেক অঞ্চলে একজন করে শাসক নিয়োগ দিতেন আকবর। এই শাসকরা ছিলেন সামরিক। আইনের শাসন বাস্তবায়নের প্রতি ছিল তাঁদের কঠোরতা। আর শাসকদের নিয়োগ দেওয়ার সময় বলা হতো, ক্ষমতার অপব্যবহারের শাস্তি মৃত্যুদন্ড। সরকার চালানোয় কেউ ন্যায়পরায়ণতা ভঙ্গ করলেই ব্যবস্থা নেওয়া হতো। নবরতেœর কাজ ছিল সম্রাটকে সব বিষয়ে সতর্ক রাখা ও উন্নত পরামর্শ দিয়ে যাওয়া।

সম্রাট আকবরকে কারা পরামর্শ দিতেন? এত বড় দুঃসাহসী মানুষ কারা ছিলেন? এ আলোচনা এখনো হয়। নবরতেœর প্রথম ব্যক্তিত্ব ছিলেন আবুল ফজল। তাঁকে বলা হতো ঠান্ডা মাথার পরামর্শক। তিনি প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। শাসনক্ষমতার সব খাতেই ছিল তাঁর গভীর চোখ। আবুল ফজলের চোখ ফাঁকি দিয়ে খুব সহজে কোথাও ভুলের সুযোগ ছিল না। আমলাদের সামান্য ভুলটুকুও তিনি ধরে ফেলতেন। সম্রাটের পরামর্শ নিয়ে তৎক্ষণাৎ ব্যবস্থা নিতেন। এ কারণে বাদশাহ আকবরের সঙ্গে তাঁর সম্পর্কটা ছিল একটু বেশি। শাহজাদা সেলিমের প্রেমের নাটকীয় মুহূর্তে অসহায় সম্রাট বারবার ডাকতেন আবুল ফজলকে। এ নিয়ে কোনো ছাড় না দিয়ে সম্রাটের দৃঢ় অবস্থানের পক্ষে ছিলেন আবুল ফজল। শাহজাদা সেলিম বিষয়টি ভালোভাবে নেননি। এই ভালোভাবে না নেওয়ার খেসারত হিসেবে জীবন দিতে হয় আবুল ফজলকে। ইতিহাস বলে, শাহজাদা সেলিমের প্ররোচনায় হত্যা করা হয় আবুল ফজলকে। বিশ্বাস ও আস্থার প্রশ্নে এক দিনের জন্যও তিনি সরেননি সম্রাটের কাছ থেকে। আকবরনামা ও আইন-ই-আকবরি গ্রন্থ আবুল ফজলের লেখা। আকবরের জীবন ও নীতি-আদর্শ এ বইগুলোয় উঠে আসে। আবুল ফজলের মতোই নবরত্নের আরেক সদস্য ছিলেন আবদুর রহিম খান। তিনি ছিলেন আকবরের প্রথম জীবনের অভিভাবক বৈরাম খানের পুত্র। কিন্তু বাবার পরিচয় নয়, নিজের অবস্থানেই উজ্জ্বল ছিলেন রহিম খান। তিনি ছিলেন প্রতিরক্ষামন্ত্রী। দায়িত্ব পালনও করতেন নিষ্ঠার সঙ্গে। পাশাপাশি আকবরের রাজসভা জমে উঠত তাঁর কবিতার সুরে দোহার গানের গায়কীর ঝংকারে। কবি, গায়ক, গীতিকার, জ্যোতিষশাস্ত্র সবকিছুতেই রহিম খানের তুলনা তিনি নিজে। দেশের নিরাপত্তার প্রতি কঠোর দৃষ্টি রাখার ক্ষেত্রেও ছিলেন এক কঠিন চিন্তাবিদ, সমর পরিকল্পনাবিদ। আকবর মন্ত্রিসভার পররাষ্ট্রমন্ত্রী ছিলেন বীরবল। তাঁর মূল নাম মহেশ দাশ। তিনি কৌতুকপ্রিয় ছিলেন। আকবর সব সময় সভাসদে তাঁকেই বেশি খুঁজতেন। না দেখলেই বলতেন, কোথায় বীরবল? নির্ভরশীল বীরবলকে আকবর পাঠাতেন জটিল সমস্যার মোকাবিলায়। আঞ্চলিক সংকট মোকাবিলায় যুদ্ধের ময়দানে বীরবল মারা যান। শিক্ষা নিয়ে আকবর আলাদা কাজ করেন। শিক্ষামন্ত্রী ফইজির মেধা-মননে মুগ্ধ হয়ে তাঁকে দায়িত্ব দেন সম্রাট আকবর। পঞ্চতন্ত্র, রামায়ণ ও মহাভারত ফারসি ভাষায় অনুবাদ করেন ফইজি। জ্ঞানের ভান্ডার বলা হতো ফইজিকে। শিক্ষাব্যবস্থা ছড়িয়ে দেওয়া নিয়ে কাজ করেন ফইজি।

ব্যতিক্রম নবরত্নের ধর্মবিষয়ক উপদেষ্টা ছিলেন ফকির আজিওদ্দিন। তিনি ছিলেন সুফিসাধক। ধর্মীয় বিষয়ে আকবর নিজের দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে বসতেন ফকির আজিওদ্দিনের সঙ্গে। আকবরের ধর্মচর্চার অনেক বিষয় আমাদের জানা রয়েছে। সব ধর্মের উদার অবস্থানে আকবরের বিভিন্ন ধর্মের স্ত্রীও ছিলেন। আকবর ছিলেন চরম দুঃসাহসী শাসক। তাই তাঁর সেনাপতি কেমন হবেন বলার অপেক্ষা রাখে না। মানসিংহের তরবারির বর্ণনা ইতিহাসে লেখা আছে। যুদ্ধ-কৌশলেও মানসিংহ ছিলেন দুর্ধর্ষ। আকবরের বিশ্বাস ও আস্থাভাজন এই সামরিক যোদ্ধাকে নিয়ে অনেক মিথ চালু আছে। আকবর আর মানসিংহ যুদ্ধের ময়দানে একসঙ্গে গেলে মাঠের হিসাব-নিকাশ হতো আলাদা। আফগান থেকে বাংলায় মানসিংহের তরবারির ঝনঝনানির শব্দ শোনা যেত। বাংলার বারো ভূঁইয়া ঈশা খাঁর সঙ্গেও যুদ্ধ হয় মানসিংহের। আকবরের কাছে যুদ্ধ মানে মানসিংহ। নবরত্নের আরেক সদস্য ছিলেন গৃহায়ণমন্ত্রী মোল্লা দো পিঁয়াজো। বিচক্ষণতা ও তীক্ষ বুদ্ধির অধিকারী ছিলেন তিনি। মিথ আছে, শুধু রাজধানীর উন্নয়ন নয়, মোগল রান্নার উদ্ভাবকও ছিলেন তিনি। মোল্লা দো পিঁয়াজোর কাজগুলো ছিল গোছানো। তিনি ভবন নির্মাণে বিশ্বের অন্য দেশের সঙ্গে মেলাতেন নিজেদের কাজগুলো। নবরতেœর অর্থমন্ত্রী ছিলেন টোডরমল। তাকে দুনিয়ার শ্রেষ্ঠ গণিতবিদ হিসেবে ধরা হতো। হিসাব-নিকাশে ছিলেন পোক্ত। সবকিছু মনে রাখতে পারতেন। প্রথম জীবনে তিনি ছিলেন শেরশাহের অর্থমন্ত্রী। কিন্তু নিষ্ঠা, প্রতিভা, অর্থনৈতিক জ্ঞানের বিশালত্ব দেখে আকবর তাঁকে নিয়ে নেন। টোডরমল প্রমাণ দিয়েছিলেন সম্রাট আকবর তাঁকে পছন্দ করে ভুল করেননি। বরং সাফল্যের সঙ্গে তিনি মোগলদের অর্থনীতিকে আধুনিকায়ন করেন। ভারতের বিভিন্ন প্রদেশের আলাদা রীতিনীতি ও ফসলের সঙ্গে মিলিয়ে নববর্ষ, খাজনা ইত্যাদি সিদ্ধান্তে ভূমিকা রাখেন। তিনি দীর্ঘ গবেষণার পর মানুষের আয় ও জমির পরিমাণের সঙ্গে মিলিয়ে কর নির্ধারণ করে দেন। এতে দীর্ঘদিনের জটিলতার অবসান হয়। তিনি কাশির বিশ্বনাথ মন্দিরকে পুনরায় তৈরি করেন। সম্রাট এ বরাদ্দে কার্পণ্য করেননি। আমাদের বাংলা নববর্ষের অনেক কিছু টোডরমলের সময়। নবরতেœর আরেক সম্পদ তানসেন। সম্রাট আকবরের দরবারে সুর ছড়িয়ে দিতেন তানসেন। সংস্কৃতিমন্ত্রী তানসেন সফলভাবে বাদশাহ আকবরের দরবারকে নতুন মাত্রা দেন।

শুধু সম্রাট আকবর নন, আরেকজন শাসকের মন্ত্রিসভায়ও নবরত্ন ছিল। তিনি হলেন উজ্জয়িনীর শাসক রাজা বিক্রমাদিত্য। কালিদাস পন্ডিতের মতো ব্যক্তিত্ব ছিলেন তাঁর মন্ত্রিসভায়। আর এ নবরত্নের আরেক সদস্য অমর সিং ছিলেন কবি, ব্যাকরণবিদ, প্রাচীন ভারতের সর্বশ্রেষ্ঠ অভিধান রচয়িতা। রাজা বিক্রমাদিত্য তাঁর সঙ্গে আরও নিয়ে আসেন বিখ্যাত জ্যোতির্বিদ, চিকিৎসক, নীতিমান দক্ষ ব্যক্তিত্বদের। সমাজে সর্বোচ্চ সম্মানিত ব্যক্তিত্বরাই ঠাঁই পেতেন সভাসদে। রাস্তায় চলার সময় তাঁদের নিরাপত্তা নিয়ে চিন্তার বিষয় ছিল না। বরং মানুষ সম্মান দিয়ে পথ এগিয়ে দিত। সম্রাট আকবর কিংবা বিক্রমাদিত্যের শাসনের সমাজব্যবস্থা এখন আর নেই। আশাও করা ঠিক নয়। যুগ বদল হয়েছে। সময় বদল হয়েছে। কৃষ্টি-সংস্কৃতিতে সারা দুনিয়ায় পরিবর্তন এসেছে। পৃথিবী এগিয়ে গেছে অনেক দূর। তখনকার অবস্থা এখনকার সঙ্গে মেলালে কোনোভাবেই হবে না। তখন রাষ্ট্র পরিচালনায় সততা, নিষ্ঠাকে গুরুত্ব দেওয়া হতো। আমলাদের প্রমাণ দিতে হতো দক্ষতার। চুরি বা লুট করলে গলা কাটা যেত। রাজার নীতি-আদর্শকেই তাঁরা মন দিয়ে পালন করতেন। শাহি দরবারে সভাসদরা কথা বলতেন। রাজ্যের সুখ-দুঃখ আলোচনায় ঠাঁই পেত। গোপনে বাদশাহ খবর নিতেন প্রজাদের। সবার দুঃখ-দুর্দশার কথা চিন্তা করেই পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করতেন। এ কারণেই রোমান সাম্রাজ্য প্রতিষ্ঠার সময় বলা হতো- একজন সৈনিক আর একজন প্রকৌশলী দরকার। সৈনিক যুদ্ধ জয় করবে, প্রকৌশলী অবকাঠামো গড়ে তুলবে। শুধু দেশ জয় করলে হবে না, উন্নয়নও করতে হবে। ভাবা যায়, গ্র্যান্ড ট্র্যাংক রোড শেরশাহের আমলের পরিকল্পনা! অবকাঠামোর পরিকল্পনাগুলো নিতে হয় দীর্ঘ চিন্তা করে। রোমান স্থাপত্য প্রতিষ্ঠার উন্নয়ন কার্যক্রম এখনো গবেষণার বিষয়। বিশেষ করে পাহাড় থেকে পানি আনা ও পয়ঃনিষ্কাশনব্যবস্থা তৈরি এখনো দৃষ্টান্ত হয়ে আছে। মিসরীয় সভ্যতা, মেসোপটেমীয় সভ্যতা বিকাশের সঙ্গে তুলনা করলে পৃথিবীর অনেক দেশ এখনো পিছিয়ে আছে।

নগর পরিকল্পনায় আমাদের মতো দেশও মাঝে মাঝে প্রশ্নের মুখে পড়ে। আমাদের অবশ্য কিছু আমলা রয়েছেন তাঁরা অমর। শেয়ারবাজারের যিনি দায়িত্বে তাঁর নাকি বিকল্প আর তৈরি হয়নি। কোনো দিনও হবে না। ওয়াসার ব্যবস্থাপনা পরিচালকও বাংলাদেশে একজনই। তাঁরও কোনো বিকল্প তৈরি হয়নি। এ ধরনের মানুষগুলোর অমরত্ব দরকার। না হলে চলবে কী করে! আজকাল এমন মজার মজার গল্প শুনি। ভালো লাগে। সবারই গল্প শুনতে ভালো লাগে ছোটবেলায়, আর বড় বেলায়। রূপকথা শুনিয়ে ঘুম পাড়াতেন আমাদের দাদি। এ যুগের দাদি, নানীরা কাজটা করেন কিনা জানি না। কারণ এখন কম্পিউটার প্রযুুক্তির যুগ। জন্মের আগেই শিশুরা প্রযুক্তি মাথায় নিয়ে আলোর মুখ দেখে। তাদের কল্পকাহিনি বোঝানো বড় মুশকিল। তবু আমরা তাদের গল্প শোনাই। ভাবনায় আনি না, বিশ্ব এখন সবার হাতের মুঠোয়। চাইলেই মানুষ সবকিছু জানতে পারছে। এই শহর বারো মাসই খোঁড়াখুঁড়ি হয়। যেখানে দেখিবে ছাই উড়াইয়া দেখ তাই। দায়িত্ববানরা পাইলেও পাইতে পারেন মানিক রতন। শেয়ারবাজার, ওয়াসার অর্থের শেষ নেই। প্রকল্পেরও শেষ নেই। শুধু সমস্যা প্রকল্পগুলো সফল হয় না। ওয়াসার কর্মকর্তাদের ২ হাজার বছর আগের রোমান সামাজ্য প্রতিষ্ঠাকালীন পানি ব্যবস্থাপনা চিত্র দেখানোর জন্য পাঠানো দরকার। আর উন্নয়নে জড়িত বসদের দেখানো দরকার সভ্যতার প্রথম যুগে কীভাবে গোছানো শহর তৈরি করা হয়েছিল সেগুলো দেখে স্থায়ী সমাধানে মন বসানো। কিন্তু কেউ তা করবেন না। করলেই লোকসান। একবারের কাজে সমস্যার সমাধান হলে বাকি জীবন আমাদের সরকারি কর্মকর্তারা করবেন কী? তাদের ভবিষ্যৎ বলেও কথা।

কথায় আছে, সরকারি মাল, দরিয়ায় ঢাল। এসব প্রবাদবাক্য ভুলে যেতে হবে। এ দেশটা সবার। এ দেশের প্রতিটি সম্পদ ১৭ কোটি মানুষের। কোনো সম্পদ অপচয়ের অধিকার কারও নেই। রাষ্ট্রের অর্থসম্পদের মালিক জনগণ। ব্যাংক ও সরকারি অর্থ লুটেরাদের বিরুদ্ধে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি মানুষ প্রত্যাশা করে। বঙ্গবন্ধুর বাংলাদেশের পরতে পরতে রয়েছে সম্ভাবনা। রাজনীতির নামে লুটেরা তৈরির জন্য বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ তৈরি করেননি। আজ দক্ষিণে বঙ্গোপসাগরে জেগে ওঠার অপেক্ষায় আরেক বাংলাদেশ। রক্তে অর্জিত বাংলাদেশের সবটুকুই এখন সম্ভাবনার। এ সম্ভাবনা কাজে লাগাতে দরকার মানুষকে হৃদয়ের আলোকে জাগিয়ে তোলা। অন্যায়কে না বলা। সমাজের স্বাভাবিকতা ফিরিয়ে আনতে হবে। বাংলাদেশের এগিয়ে চলাকে ধরে রাখতে হবে। এক সম্ভাবনার বাংলাদেশকে কোনোভাবেই ক্ষতিগ্রস্ত করা যাবে না। দক্ষিণে বঙ্গোপসাগরের জেগে ওঠা বাংলাদেশকে যুক্ত করতে হবে মূল ভূখন্ডের সঙ্গে। উন্নয়নের এই ধারাবাহিকতা ধরে রাখতে দরকার দক্ষ মানুষ। টিকিয়ে রাখতে হবে আবেগ-অনুভূতির জায়গাগুলো, নৈতিক মূল্যবোধ ও ঐতিহ্য। এসব বাস্তবায়নে নবরত্নের দরকার নেই। উন্নয়নের সঙ্গে দরকার আইনের শাসন। আইনের শাসন পুরোপুরি বাস্তবায়ন না হলে সব অর্জন ব্যাহত হবে। লাগাম টেনে রাখতে হবে লোভী নেতা আর বড় আমলাদের। উন্নয়নের নামে কোনো অনিয়ম বরদাশত করা যাবে না। দায়িত্ব পাওয়া মানে কোনো কিছুর মালিক বনে যাওয়া নয়। এ দেশে অনেক লোকই মন্ত্রী ছিলেন। বড় আমলা হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। কতজনকে মানুষ মনে রেখেছে? মানুষের হৃদয়ের মন্দির জয় করে সামনে চলা এত সহজ নয়। সরকারের বড় অবস্থানে বসে নিজেকে বড় মনে করার কারণ নেই। মনে রাখবেন, হরি ধানের আবিষ্কারক হরিই একজন নায়ক। ভেলোরি টেলর নামের বিদেশি যে নারীটি অবিচল সংগ্রাম করছেন মানবতার কল্যাণে তাঁর চেয়ে বড় আর কে হতে পারে? ফজলে হাসান আবেদ ইতিহাস গড়ে গেছেন। সবাই পারেন না। কেউ কেউ পারেন। বগুড়ায় কৃষিযন্ত্র আবিষ্কার করে চমক লাগানো মানুষটিই কৃষকের হিরো। তারকার সংজ্ঞা বদলে গেছে। আমরা কি ভেবেছিলাম পঞ্চগড়ে চা উৎপাদন হবে? এখন রেকর্ড পরিমাণ চা উৎপাদন হচ্ছে পঞ্চগড়ে। গ্রামের নিরীহ কৃষকের চোখ বছরে তিন দফা উৎপাদনের দিকে। অন্য কিছু না। স্বামী বিবেকানন্দ বলেছেন, ‘আমরা যেন নাম, যশ ও প্রভুত্ব স্পৃহা বিসর্জন দিয়া কর্মে ব্রতী হই। আমরা যেন কাম, ক্রোধ ও লোভের বন্ধন হইতে মুক্ত হই। তাহা হইলেই আমরা সত্যবস্তু লাভ করিব।’ আল্লাহ আমাদের সব অহমিকা ত্যাগ করে কাজ করার ক্ষমতা দিন। এ দেশ থেমে থাকতে পারে না। মানুষ চাটুকার চায় না। যোগ্যতা ও দক্ষতা দেখতে চায়। চাটুকারদের আমল সাময়িক। দক্ষরাই অমরত্ব পান।

                লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
বিনিয়োগে বিরূপ প্রভাব
বিনিয়োগে বিরূপ প্রভাব
চামড়ার দামে ধস
চামড়ার দামে ধস
অক্সিজেনসংকটের শঙ্কা
অক্সিজেনসংকটের শঙ্কা
দ্বিমুখী আচরণ নিন্দনীয়
দ্বিমুখী আচরণ নিন্দনীয়
পাশে থাকার ফের সফ্‌ট মেসেজ সেনাবাহিনীর
পাশে থাকার ফের সফ্‌ট মেসেজ সেনাবাহিনীর
রাজনীতিতে পলিটিক্‌স্‌ ঢুকে গেছে
রাজনীতিতে পলিটিক্‌স্‌ ঢুকে গেছে
গাজায় নিধনযজ্ঞ
গাজায় নিধনযজ্ঞ
আবারও করোনা
আবারও করোনা
ট্রাম্পের ট্রাভেল ব্যান
ট্রাম্পের ট্রাভেল ব্যান
মুসলমানদের শক্তি সঞ্চয় জরুরি
মুসলমানদের শক্তি সঞ্চয় জরুরি
ন্যায়ভিত্তিক সমাজ বিনির্মাণের উপায়
ন্যায়ভিত্তিক সমাজ বিনির্মাণের উপায়
পশু কোরবানি ও মানুষ বলির কথকতা
পশু কোরবানি ও মানুষ বলির কথকতা
সর্বশেষ খবর
লর্ডসে ইতিহাস গড়লেন স্টিভেন স্মিথ
লর্ডসে ইতিহাস গড়লেন স্টিভেন স্মিথ

১৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

প্রশংসায় ভাসছেন ভারতের তরুণ অধিনায়ক গিল
প্রশংসায় ভাসছেন ভারতের তরুণ অধিনায়ক গিল

৫৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফিফা বিশ্বকাপ ২০২৬: এখন পর্যন্ত কোয়ালিফাই করেছে যারা
ফিফা বিশ্বকাপ ২০২৬: এখন পর্যন্ত কোয়ালিফাই করেছে যারা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্লাব বিশ্বকাপের দল ঘোষণা করল রিয়াল মাদ্রিদ
ক্লাব বিশ্বকাপের দল ঘোষণা করল রিয়াল মাদ্রিদ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীনের অর্থনৈতিক অঞ্চলের কাছাকাছি আরাকান আর্মি
চীনের অর্থনৈতিক অঞ্চলের কাছাকাছি আরাকান আর্মি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লক্ষ্মীপুর জেলা জামায়াত সেক্রেটারির পদত্যাগ
লক্ষ্মীপুর জেলা জামায়াত সেক্রেটারির পদত্যাগ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামানের সম্পদ জব্দ করল যুক্তরাজ্যের জাতীয় অপরাধ সংস্থা
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামানের সম্পদ জব্দ করল যুক্তরাজ্যের জাতীয় অপরাধ সংস্থা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাশে থাকার ফের সফ্‌ট মেসেজ সেনাবাহিনীর
পাশে থাকার ফের সফ্‌ট মেসেজ সেনাবাহিনীর

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরব আমিরাতে ২০টি যানবাহনের সংঘর্ষ, আহত ৯
আরব আমিরাতে ২০টি যানবাহনের সংঘর্ষ, আহত ৯

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যমুনা নদীতে গোসলে নেমে শিক্ষার্থী নিখোঁজ
যমুনা নদীতে গোসলে নেমে শিক্ষার্থী নিখোঁজ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এপ্রিলে ভোটের যত চ্যালেঞ্জ
এপ্রিলে ভোটের যত চ্যালেঞ্জ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০ মাসে ‘শূন্য অর্জন’ সমাধান দ্রুত নির্বাচন
১০ মাসে ‘শূন্য অর্জন’ সমাধান দ্রুত নির্বাচন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোনে নজরদারি, সুন্দরবনে বিষসহ অবৈধ মাছের নৌকা জব্দ
ড্রোনে নজরদারি, সুন্দরবনে বিষসহ অবৈধ মাছের নৌকা জব্দ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনা শিক্ষার্থীদের যুক্তরাষ্ট্রে পড়ার শর্ত হিসেবে খনিজ সরবরাহ চাইলেন ট্রাম্প
চীনা শিক্ষার্থীদের যুক্তরাষ্ট্রে পড়ার শর্ত হিসেবে খনিজ সরবরাহ চাইলেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিয়ানমার সীমান্তে অপহৃত বাংলাদেশি যুবককে ফিরিয়ে আনল বিজিবি
মিয়ানমার সীমান্তে অপহৃত বাংলাদেশি যুবককে ফিরিয়ে আনল বিজিবি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টিম হোটেল ছাড়ার আগে যা বললেন ফাহামেদুল
টিম হোটেল ছাড়ার আগে যা বললেন ফাহামেদুল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাবাদার বোলিং তোপে ২১২ রানে গুটিয়ে গেল অস্ট্রেলিয়া
রাবাদার বোলিং তোপে ২১২ রানে গুটিয়ে গেল অস্ট্রেলিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গায় অটোরিকশা চাপায় আহত শিশুর মৃত্যু
ভাঙ্গায় অটোরিকশা চাপায় আহত শিশুর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পর্যটকে কানায় কানায় পূর্ণ কুয়াকাটা সৈকত
পর্যটকে কানায় কানায় পূর্ণ কুয়াকাটা সৈকত

৬ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

প্রতিযোগী হয়েও একসাথে : গুগলের ক্লাউডে ভরসা করল ওপেনএআই
প্রতিযোগী হয়েও একসাথে : গুগলের ক্লাউডে ভরসা করল ওপেনএআই

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

দক্ষিণ আফ্রিকায় ভয়াবহ বন্যা, নিহত অন্তত ৪৯
দক্ষিণ আফ্রিকায় ভয়াবহ বন্যা, নিহত অন্তত ৪৯

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তুরস্ক থেকে ৪৮টি যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া
তুরস্ক থেকে ৪৮টি যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাইওয়ানের উপকূলে ৬.৪ মাত্রার ভূমিকম্প
তাইওয়ানের উপকূলে ৬.৪ মাত্রার ভূমিকম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডেল্টার চেয়ে বিষাক্ত করেনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট: চসিক মেয়র
ডেল্টার চেয়ে বিষাক্ত করেনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট: চসিক মেয়র

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিশ্বকাপে উজবেকিস্তান, খেলোয়াড়দের বিলাসবহুল গাড়ি উপহার
বিশ্বকাপে উজবেকিস্তান, খেলোয়াড়দের বিলাসবহুল গাড়ি উপহার

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীন-মার্কিন বাণিজ্য চুক্তির ঘোষণা দিলেন ট্রাম্প
চীন-মার্কিন বাণিজ্য চুক্তির ঘোষণা দিলেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেরপুর বিএনপির আনন্দ মিছিল, মানুষের ঢল
শেরপুর বিএনপির আনন্দ মিছিল, মানুষের ঢল

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মির্জাপুরে নাম্বারবিহীন সিএনজি অটোসহ ৩ ছিনতাইকারী গ্রেপ্তার
মির্জাপুরে নাম্বারবিহীন সিএনজি অটোসহ ৩ ছিনতাইকারী গ্রেপ্তার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ১৬৪৯টি সিমকার্ডসহ দুই হ্যাকার গ্রেফতার
গাইবান্ধায় ১৬৪৯টি সিমকার্ডসহ দুই হ্যাকার গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে পানিতে ডুবে ব্র্যাক শিক্ষার্থীসহ দুইজনের মৃত্যু
টাঙ্গাইলে পানিতে ডুবে ব্র্যাক শিক্ষার্থীসহ দুইজনের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পারস্য উপসাগরে ৪টি তেল ট্যাঙ্কার আটক করেছে ইরান
পারস্য উপসাগরে ৪টি তেল ট্যাঙ্কার আটক করেছে ইরান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লস অ্যাঞ্জেলেস স্বাধীন করার ঘোষণা দিয়েছেন ট্রাম্প
লস অ্যাঞ্জেলেস স্বাধীন করার ঘোষণা দিয়েছেন ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাসাগরে বিধ্বস্ত প্লেন, সব আরোহী নিহত
মহাসাগরে বিধ্বস্ত প্লেন, সব আরোহী নিহত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর ক্ষেপেছেন ট্রাম্প, গাজা যুদ্ধ বন্ধের নির্দেশ
নেতানিয়াহুর ওপর ক্ষেপেছেন ট্রাম্প, গাজা যুদ্ধ বন্ধের নির্দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসির ফল প্রকাশের সময় জানালেন ঢাকা বোর্ড চেয়ারম্যান
এসএসসির ফল প্রকাশের সময় জানালেন ঢাকা বোর্ড চেয়ারম্যান

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের ২০টি যুদ্ধবিমান টার্গেট করেছিলাম : বিলাওয়াল ভুট্টো জারদারি
ভারতের ২০টি যুদ্ধবিমান টার্গেট করেছিলাম : বিলাওয়াল ভুট্টো জারদারি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্যারাগুয়েকে হারিয়ে বিশ্বকাপ নিশ্চিত ব্রাজিলের
প্যারাগুয়েকে হারিয়ে বিশ্বকাপ নিশ্চিত ব্রাজিলের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফের বাড়ছে করোনা, সংক্রমণ প্রতিরোধে স্বাস্থ্য অধিদফতরের ৭ নির্দেশনা
ফের বাড়ছে করোনা, সংক্রমণ প্রতিরোধে স্বাস্থ্য অধিদফতরের ৭ নির্দেশনা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

করোনার চোখ রাঙানি, যাদের টিকা নিতে বলা হচ্ছে
করোনার চোখ রাঙানি, যাদের টিকা নিতে বলা হচ্ছে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঈদের ছুটির মধ্যেও যেসব এলাকায় আজ ব্যাংক খোলা
ঈদের ছুটির মধ্যেও যেসব এলাকায় আজ ব্যাংক খোলা

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসরায়েলের বিমানবন্দরে ফের হুথির ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলের বিমানবন্দরে ফের হুথির ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইলন মাস্কের ‘ভুল’ স্বীকার, ট্রাম্পকে নিয়ে যা বললেন!
ইলন মাস্কের ‘ভুল’ স্বীকার, ট্রাম্পকে নিয়ে যা বললেন!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসিকে তুলে নেওয়ার কারণ জানালেন স্কালোনি
মেসিকে তুলে নেওয়ার কারণ জানালেন স্কালোনি

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুচিত্রা সেনকে কেন মহানায়িকা মানেন না লিলি চক্রবর্তী?
সুচিত্রা সেনকে কেন মহানায়িকা মানেন না লিলি চক্রবর্তী?

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তুরস্ক থেকে ৪৮টি যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া
তুরস্ক থেকে ৪৮টি যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলমাদার গোলে হার এড়ালো আর্জেন্টিনা
আলমাদার গোলে হার এড়ালো আর্জেন্টিনা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পরবর্তী সরকারের অংশ হওয়ার ইচ্ছা নেই: প্রধান উপদেষ্টা
পরবর্তী সরকারের অংশ হওয়ার ইচ্ছা নেই: প্রধান উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘লন্ডন বৈঠক দেশের রাজনীতিতে সুবাতাস আনবে’
‘লন্ডন বৈঠক দেশের রাজনীতিতে সুবাতাস আনবে’

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপে উজবেকিস্তান, খেলোয়াড়দের বিলাসবহুল গাড়ি উপহার
বিশ্বকাপে উজবেকিস্তান, খেলোয়াড়দের বিলাসবহুল গাড়ি উপহার

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নেদারল্যান্ডসের গোলবন্যায় ভেসে গেল মাল্টা
নেদারল্যান্ডসের গোলবন্যায় ভেসে গেল মাল্টা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আড়াই ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
আড়াই ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফ্রিকার প্রথম দল হিসেবে ইংল‍্যান্ডকে হারাল সেনেগাল
আফ্রিকার প্রথম দল হিসেবে ইংল‍্যান্ডকে হারাল সেনেগাল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হংকংয়ের কাছে হার; পয়েন্ট টেবিলের তলানিতে ভারত
হংকংয়ের কাছে হার; পয়েন্ট টেবিলের তলানিতে ভারত

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের দুই উগ্রপন্থি মন্ত্রীর ওপর যুক্তরাজ্যসহ ৫ দেশের নিষেধাজ্ঞা
ইসরায়েলের দুই উগ্রপন্থি মন্ত্রীর ওপর যুক্তরাজ্যসহ ৫ দেশের নিষেধাজ্ঞা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ জুন)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হজে গিয়ে ২২ বাংলাদেশির মৃত্যু
হজে গিয়ে ২২ বাংলাদেশির মৃত্যু

২০ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ড. ইউনূস-স্টারমার বৈঠকের সূচি এখনো ঠিক হয়নি: প্রেস সচিব
ড. ইউনূস-স্টারমার বৈঠকের সূচি এখনো ঠিক হয়নি: প্রেস সচিব

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তর কোরিয়ার সঙ্গে সম্পর্কোন্নয়নে দ. কোরিয়ার অভিনব পদক্ষেপ
উত্তর কোরিয়ার সঙ্গে সম্পর্কোন্নয়নে দ. কোরিয়ার অভিনব পদক্ষেপ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিরল খনিজ রপ্তানিতে চীনের সবুজ সংকেত
বিরল খনিজ রপ্তানিতে চীনের সবুজ সংকেত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকাসহ ৪৯ জেলায় তাপপ্রবাহ
ঢাকাসহ ৪৯ জেলায় তাপপ্রবাহ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডন বৈঠকেই সমাধান!
লন্ডন বৈঠকেই সমাধান!

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডন গেলেন আমীর খসরু
লন্ডন গেলেন আমীর খসরু

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন রূপে করোনার হানা
নতুন রূপে করোনার হানা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতিতে পলিটিক্‌স্‌ ঢুকে গেছে
রাজনীতিতে পলিটিক্‌স্‌ ঢুকে গেছে

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাদকের বিপরীতে যাচ্ছে নিত্যপণ্য
মাদকের বিপরীতে যাচ্ছে নিত্যপণ্য

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরেই নির্বাচন চায় ইনসানিয়াত বিপ্লব বাংলাদেশ
ডিসেম্বরেই নির্বাচন চায় ইনসানিয়াত বিপ্লব বাংলাদেশ

নগর জীবন

অর্থ পাচারের অভিযোগ অস্বীকার করলেন গভর্নর
অর্থ পাচারের অভিযোগ অস্বীকার করলেন গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

ঈদ-পরবর্তী হৃদরোগীদের পরামর্শ
ঈদ-পরবর্তী হৃদরোগীদের পরামর্শ

স্বাস্থ্য

বিএনপির দুর্গ বগুড়ায় নির্বাচনি হাওয়া
বিএনপির দুর্গ বগুড়ায় নির্বাচনি হাওয়া

নগর জীবন

মারমুখী অবস্থানে ছাত্ররাজনীতি
মারমুখী অবস্থানে ছাত্ররাজনীতি

পেছনের পৃষ্ঠা

উৎসবে ডায়াবেটিস রোগীদের স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস
উৎসবে ডায়াবেটিস রোগীদের স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস

স্বাস্থ্য

বিশ্বকাপ নিশ্চিত এশিয়ার ছয় দেশের
বিশ্বকাপ নিশ্চিত এশিয়ার ছয় দেশের

মাঠে ময়দানে

গণতন্ত্রের পথ দেখাবে ইউনূস-তারেক বৈঠক?
গণতন্ত্রের পথ দেখাবে ইউনূস-তারেক বৈঠক?

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজাদের নিয়ে ভারতীয় ফুটবলে অস্বস্তি
হামজাদের নিয়ে ভারতীয় ফুটবলে অস্বস্তি

মাঠে ময়দানে

মার্কিন সিনেটে বাংলাদেশ নিয়ে পরিকল্পনা
মার্কিন সিনেটে বাংলাদেশ নিয়ে পরিকল্পনা

প্রথম পৃষ্ঠা

কোনো কিছুই নেই সরকারের নিয়ন্ত্রণে
কোনো কিছুই নেই সরকারের নিয়ন্ত্রণে

পেছনের পৃষ্ঠা

আমির খানের কাছে তিনবার পরীক্ষা দিয়েছি
আমির খানের কাছে তিনবার পরীক্ষা দিয়েছি

শোবিজ

ভালোমন্দে ঈদের সিনেমা
ভালোমন্দে ঈদের সিনেমা

শোবিজ

মেয়াদ বাড়ে, খনন শেষ হয় না
মেয়াদ বাড়ে, খনন শেষ হয় না

রকমারি নগর পরিক্রমা

বদ্ধঘরে নারীর বিবস্ত্র লাশ ও অচেতন শিশু
বদ্ধঘরে নারীর বিবস্ত্র লাশ ও অচেতন শিশু

পেছনের পৃষ্ঠা

ফুটবল খেলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
ফুটবল খেলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

নগর জীবন

আট দিনে ১৩ লাখ ৮১ হাজার টাকা অনুদান পেয়েছে এনসিপি
আট দিনে ১৩ লাখ ৮১ হাজার টাকা অনুদান পেয়েছে এনসিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভুল ট্যাকটিসে হারল বাংলাদেশ
ভুল ট্যাকটিসে হারল বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

উঠে গেল সমুদ্রে মাছ ধরার ওপর নিষেধাজ্ঞা
উঠে গেল সমুদ্রে মাছ ধরার ওপর নিষেধাজ্ঞা

নগর জীবন

ঈদে রোজিনার বোয়াল মাছের ঝোল
ঈদে রোজিনার বোয়াল মাছের ঝোল

শোবিজ

মায়ের সঙ্গে গোসলে নেমে ভেসে গেল তিন বোন, দুজনকে উদ্ধার
মায়ের সঙ্গে গোসলে নেমে ভেসে গেল তিন বোন, দুজনকে উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে দুজনের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে দুজনের মৃত্যু

দেশগ্রাম

ঝগড়া থামাতে যাওয়ায় ছুরিকাঘাত তরুণের মৃত্যু
ঝগড়া থামাতে যাওয়ায় ছুরিকাঘাত তরুণের মৃত্যু

দেশগ্রাম

জুলাই গণ অভ্যুত্থানে সব খুন-হত্যার বিচার করতে হবে
জুলাই গণ অভ্যুত্থানে সব খুন-হত্যার বিচার করতে হবে

নগর জীবন