শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৯ জানুয়ারি, ২০২০ আপডেট:

সম্রাট আকবরের দুঃসাহসী পরামর্শক কাহন

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
সম্রাট আকবরের দুঃসাহসী পরামর্শক কাহন

মোগল বাদশাহ হুমায়ুনের পুরো শাসনকালই ছিল অশান্তির। তিন ভাইয়ের ক্ষমতার লড়াই, অন্যদিকে শেরশাহ ও তাঁর ছেলে জালাল খাঁর ক্ষমতা দখলের যুদ্ধ। শুধু হুমায়ুন নন, তাঁর পুত্র দিল্লির সবচেয়ে ক্ষমতাধর বাদশাহ আকবরের শিশুবেলাও ভালোভাবে কাটেনি। আকবর মায়ের পেটে থাকতেই দিল্লির মসনদ হারান বাদশাহ হুমায়ুন। একদিকে ভাইদের বিশ্বাসঘাতকতা অন্যদিকে শেরশাহের যুদ্ধ যুদ্ধ খেলা। আবেগাপ্লুুত বাদশাহ হুমায়ুনের দিন ছিল বিষাদের। তিনি খেয়ালিও ছিলেন। নিজের মতো করে চলতেন। মনে যা আসত করতেন। একবার তো এক দিনের জন্য বাদশাহিও দান করেছিলেন পথের একজনকে। আবার সাম্রাজ্যহারা হয়ে দিল্লি থেকে পালিয়ে বাদশাহ হুমায়ুন ঘুরেছেন পথে পথে। নাওয়া নেই, খাওয়া নেই- শুধুই পালিয়ে বেড়ানো। এই সময়ে বৈরাম খাঁর নিরাপত্তাটুকুই ছিল ভরসা। পালিয়ে বেড়ানো এমনি এক রাতে হামিদা বানু সন্তান ধারণের খবর দেন। যে সন্তান একদিন হয়ে ওঠেন দিল্লির সবচেয়ে দাপুটে শাসক। মাত্র ১৩ বছর বয়সে দিল্লির শাসনভার গ্রহণ করেন আকবর। তাঁর পুরো জীবনই ট্র্যাজেডিতে ঠাসা। শাসক হিসেবে তাঁর বলিষ্ঠতা এখনো মিথ হয়ে আছে। এর বড় কারণ সফল মন্ত্রিসভা। দক্ষ, মেধাবী, বিচক্ষণ মানুষদেরই পছন্দ ছিল আকবরের। কর্মদক্ষ, স্বমহিমায় উজ্জ্বল ব্যক্তিত্বদের তিনি রাজসভায় ঠাঁই দিতেন। আকবর সবার কথা শুনতেন। কিন্তু সিদ্ধান্ত দিতেন নিজে। সম্রাট আকবরের নির্দেশে দিল্লির রাজদরবার কেঁপে উঠত। সভাসদদের অনেক মানা তিনি শুনতেন না। এমনকি রানী যোধাবাঈয়ের কথাও না। শাসনকাজে নিজের সন্তানকেও ছাড় দিতেন না। সন্তানের আবদার তাঁর কাছে মূল্যহীন ছিল। বুকের ভিতরে কষ্ট নিয়েই লড়েছেন শাহজাদা সেলিমের বিপক্ষে। আকবর একদিকে সাম্রাজ্যের বিস্তার ঘটাতেন, অন্যদিকে বলতেন, সাম্রাজ্য তৈরির চেয়ে ধরে রাখা বড় কঠিন। সেই কাঠিন্যকে জয় করতে আকবর তাঁর সঙ্গে কাজ করার জন্য টেনে আনেন জগদ্বিখ্যাত রত্নদের। এ কারণে তাঁর মন্ত্রিসভাকে বলা হতো নবরত্ন। আর এই নবরত্ন ও দক্ষ আমলাতন্ত্র দিয়ে শাসনে নতুনত্ব আনেন আকবর; যা অন্য মোগল সম্রাটরা করতে পারেননি। প্রদেশগুলোকে স্বায়ত্তশাসন দিয়ে প্রত্যেক অঞ্চলে একজন করে শাসক নিয়োগ দিতেন আকবর। এই শাসকরা ছিলেন সামরিক। আইনের শাসন বাস্তবায়নের প্রতি ছিল তাঁদের কঠোরতা। আর শাসকদের নিয়োগ দেওয়ার সময় বলা হতো, ক্ষমতার অপব্যবহারের শাস্তি মৃত্যুদন্ড। সরকার চালানোয় কেউ ন্যায়পরায়ণতা ভঙ্গ করলেই ব্যবস্থা নেওয়া হতো। নবরতেœর কাজ ছিল সম্রাটকে সব বিষয়ে সতর্ক রাখা ও উন্নত পরামর্শ দিয়ে যাওয়া।

সম্রাট আকবরকে কারা পরামর্শ দিতেন? এত বড় দুঃসাহসী মানুষ কারা ছিলেন? এ আলোচনা এখনো হয়। নবরতেœর প্রথম ব্যক্তিত্ব ছিলেন আবুল ফজল। তাঁকে বলা হতো ঠান্ডা মাথার পরামর্শক। তিনি প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। শাসনক্ষমতার সব খাতেই ছিল তাঁর গভীর চোখ। আবুল ফজলের চোখ ফাঁকি দিয়ে খুব সহজে কোথাও ভুলের সুযোগ ছিল না। আমলাদের সামান্য ভুলটুকুও তিনি ধরে ফেলতেন। সম্রাটের পরামর্শ নিয়ে তৎক্ষণাৎ ব্যবস্থা নিতেন। এ কারণে বাদশাহ আকবরের সঙ্গে তাঁর সম্পর্কটা ছিল একটু বেশি। শাহজাদা সেলিমের প্রেমের নাটকীয় মুহূর্তে অসহায় সম্রাট বারবার ডাকতেন আবুল ফজলকে। এ নিয়ে কোনো ছাড় না দিয়ে সম্রাটের দৃঢ় অবস্থানের পক্ষে ছিলেন আবুল ফজল। শাহজাদা সেলিম বিষয়টি ভালোভাবে নেননি। এই ভালোভাবে না নেওয়ার খেসারত হিসেবে জীবন দিতে হয় আবুল ফজলকে। ইতিহাস বলে, শাহজাদা সেলিমের প্ররোচনায় হত্যা করা হয় আবুল ফজলকে। বিশ্বাস ও আস্থার প্রশ্নে এক দিনের জন্যও তিনি সরেননি সম্রাটের কাছ থেকে। আকবরনামা ও আইন-ই-আকবরি গ্রন্থ আবুল ফজলের লেখা। আকবরের জীবন ও নীতি-আদর্শ এ বইগুলোয় উঠে আসে। আবুল ফজলের মতোই নবরত্নের আরেক সদস্য ছিলেন আবদুর রহিম খান। তিনি ছিলেন আকবরের প্রথম জীবনের অভিভাবক বৈরাম খানের পুত্র। কিন্তু বাবার পরিচয় নয়, নিজের অবস্থানেই উজ্জ্বল ছিলেন রহিম খান। তিনি ছিলেন প্রতিরক্ষামন্ত্রী। দায়িত্ব পালনও করতেন নিষ্ঠার সঙ্গে। পাশাপাশি আকবরের রাজসভা জমে উঠত তাঁর কবিতার সুরে দোহার গানের গায়কীর ঝংকারে। কবি, গায়ক, গীতিকার, জ্যোতিষশাস্ত্র সবকিছুতেই রহিম খানের তুলনা তিনি নিজে। দেশের নিরাপত্তার প্রতি কঠোর দৃষ্টি রাখার ক্ষেত্রেও ছিলেন এক কঠিন চিন্তাবিদ, সমর পরিকল্পনাবিদ। আকবর মন্ত্রিসভার পররাষ্ট্রমন্ত্রী ছিলেন বীরবল। তাঁর মূল নাম মহেশ দাশ। তিনি কৌতুকপ্রিয় ছিলেন। আকবর সব সময় সভাসদে তাঁকেই বেশি খুঁজতেন। না দেখলেই বলতেন, কোথায় বীরবল? নির্ভরশীল বীরবলকে আকবর পাঠাতেন জটিল সমস্যার মোকাবিলায়। আঞ্চলিক সংকট মোকাবিলায় যুদ্ধের ময়দানে বীরবল মারা যান। শিক্ষা নিয়ে আকবর আলাদা কাজ করেন। শিক্ষামন্ত্রী ফইজির মেধা-মননে মুগ্ধ হয়ে তাঁকে দায়িত্ব দেন সম্রাট আকবর। পঞ্চতন্ত্র, রামায়ণ ও মহাভারত ফারসি ভাষায় অনুবাদ করেন ফইজি। জ্ঞানের ভান্ডার বলা হতো ফইজিকে। শিক্ষাব্যবস্থা ছড়িয়ে দেওয়া নিয়ে কাজ করেন ফইজি।

ব্যতিক্রম নবরত্নের ধর্মবিষয়ক উপদেষ্টা ছিলেন ফকির আজিওদ্দিন। তিনি ছিলেন সুফিসাধক। ধর্মীয় বিষয়ে আকবর নিজের দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে বসতেন ফকির আজিওদ্দিনের সঙ্গে। আকবরের ধর্মচর্চার অনেক বিষয় আমাদের জানা রয়েছে। সব ধর্মের উদার অবস্থানে আকবরের বিভিন্ন ধর্মের স্ত্রীও ছিলেন। আকবর ছিলেন চরম দুঃসাহসী শাসক। তাই তাঁর সেনাপতি কেমন হবেন বলার অপেক্ষা রাখে না। মানসিংহের তরবারির বর্ণনা ইতিহাসে লেখা আছে। যুদ্ধ-কৌশলেও মানসিংহ ছিলেন দুর্ধর্ষ। আকবরের বিশ্বাস ও আস্থাভাজন এই সামরিক যোদ্ধাকে নিয়ে অনেক মিথ চালু আছে। আকবর আর মানসিংহ যুদ্ধের ময়দানে একসঙ্গে গেলে মাঠের হিসাব-নিকাশ হতো আলাদা। আফগান থেকে বাংলায় মানসিংহের তরবারির ঝনঝনানির শব্দ শোনা যেত। বাংলার বারো ভূঁইয়া ঈশা খাঁর সঙ্গেও যুদ্ধ হয় মানসিংহের। আকবরের কাছে যুদ্ধ মানে মানসিংহ। নবরত্নের আরেক সদস্য ছিলেন গৃহায়ণমন্ত্রী মোল্লা দো পিঁয়াজো। বিচক্ষণতা ও তীক্ষ বুদ্ধির অধিকারী ছিলেন তিনি। মিথ আছে, শুধু রাজধানীর উন্নয়ন নয়, মোগল রান্নার উদ্ভাবকও ছিলেন তিনি। মোল্লা দো পিঁয়াজোর কাজগুলো ছিল গোছানো। তিনি ভবন নির্মাণে বিশ্বের অন্য দেশের সঙ্গে মেলাতেন নিজেদের কাজগুলো। নবরতেœর অর্থমন্ত্রী ছিলেন টোডরমল। তাকে দুনিয়ার শ্রেষ্ঠ গণিতবিদ হিসেবে ধরা হতো। হিসাব-নিকাশে ছিলেন পোক্ত। সবকিছু মনে রাখতে পারতেন। প্রথম জীবনে তিনি ছিলেন শেরশাহের অর্থমন্ত্রী। কিন্তু নিষ্ঠা, প্রতিভা, অর্থনৈতিক জ্ঞানের বিশালত্ব দেখে আকবর তাঁকে নিয়ে নেন। টোডরমল প্রমাণ দিয়েছিলেন সম্রাট আকবর তাঁকে পছন্দ করে ভুল করেননি। বরং সাফল্যের সঙ্গে তিনি মোগলদের অর্থনীতিকে আধুনিকায়ন করেন। ভারতের বিভিন্ন প্রদেশের আলাদা রীতিনীতি ও ফসলের সঙ্গে মিলিয়ে নববর্ষ, খাজনা ইত্যাদি সিদ্ধান্তে ভূমিকা রাখেন। তিনি দীর্ঘ গবেষণার পর মানুষের আয় ও জমির পরিমাণের সঙ্গে মিলিয়ে কর নির্ধারণ করে দেন। এতে দীর্ঘদিনের জটিলতার অবসান হয়। তিনি কাশির বিশ্বনাথ মন্দিরকে পুনরায় তৈরি করেন। সম্রাট এ বরাদ্দে কার্পণ্য করেননি। আমাদের বাংলা নববর্ষের অনেক কিছু টোডরমলের সময়। নবরতেœর আরেক সম্পদ তানসেন। সম্রাট আকবরের দরবারে সুর ছড়িয়ে দিতেন তানসেন। সংস্কৃতিমন্ত্রী তানসেন সফলভাবে বাদশাহ আকবরের দরবারকে নতুন মাত্রা দেন।

শুধু সম্রাট আকবর নন, আরেকজন শাসকের মন্ত্রিসভায়ও নবরত্ন ছিল। তিনি হলেন উজ্জয়িনীর শাসক রাজা বিক্রমাদিত্য। কালিদাস পন্ডিতের মতো ব্যক্তিত্ব ছিলেন তাঁর মন্ত্রিসভায়। আর এ নবরত্নের আরেক সদস্য অমর সিং ছিলেন কবি, ব্যাকরণবিদ, প্রাচীন ভারতের সর্বশ্রেষ্ঠ অভিধান রচয়িতা। রাজা বিক্রমাদিত্য তাঁর সঙ্গে আরও নিয়ে আসেন বিখ্যাত জ্যোতির্বিদ, চিকিৎসক, নীতিমান দক্ষ ব্যক্তিত্বদের। সমাজে সর্বোচ্চ সম্মানিত ব্যক্তিত্বরাই ঠাঁই পেতেন সভাসদে। রাস্তায় চলার সময় তাঁদের নিরাপত্তা নিয়ে চিন্তার বিষয় ছিল না। বরং মানুষ সম্মান দিয়ে পথ এগিয়ে দিত। সম্রাট আকবর কিংবা বিক্রমাদিত্যের শাসনের সমাজব্যবস্থা এখন আর নেই। আশাও করা ঠিক নয়। যুগ বদল হয়েছে। সময় বদল হয়েছে। কৃষ্টি-সংস্কৃতিতে সারা দুনিয়ায় পরিবর্তন এসেছে। পৃথিবী এগিয়ে গেছে অনেক দূর। তখনকার অবস্থা এখনকার সঙ্গে মেলালে কোনোভাবেই হবে না। তখন রাষ্ট্র পরিচালনায় সততা, নিষ্ঠাকে গুরুত্ব দেওয়া হতো। আমলাদের প্রমাণ দিতে হতো দক্ষতার। চুরি বা লুট করলে গলা কাটা যেত। রাজার নীতি-আদর্শকেই তাঁরা মন দিয়ে পালন করতেন। শাহি দরবারে সভাসদরা কথা বলতেন। রাজ্যের সুখ-দুঃখ আলোচনায় ঠাঁই পেত। গোপনে বাদশাহ খবর নিতেন প্রজাদের। সবার দুঃখ-দুর্দশার কথা চিন্তা করেই পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করতেন। এ কারণেই রোমান সাম্রাজ্য প্রতিষ্ঠার সময় বলা হতো- একজন সৈনিক আর একজন প্রকৌশলী দরকার। সৈনিক যুদ্ধ জয় করবে, প্রকৌশলী অবকাঠামো গড়ে তুলবে। শুধু দেশ জয় করলে হবে না, উন্নয়নও করতে হবে। ভাবা যায়, গ্র্যান্ড ট্র্যাংক রোড শেরশাহের আমলের পরিকল্পনা! অবকাঠামোর পরিকল্পনাগুলো নিতে হয় দীর্ঘ চিন্তা করে। রোমান স্থাপত্য প্রতিষ্ঠার উন্নয়ন কার্যক্রম এখনো গবেষণার বিষয়। বিশেষ করে পাহাড় থেকে পানি আনা ও পয়ঃনিষ্কাশনব্যবস্থা তৈরি এখনো দৃষ্টান্ত হয়ে আছে। মিসরীয় সভ্যতা, মেসোপটেমীয় সভ্যতা বিকাশের সঙ্গে তুলনা করলে পৃথিবীর অনেক দেশ এখনো পিছিয়ে আছে।

নগর পরিকল্পনায় আমাদের মতো দেশও মাঝে মাঝে প্রশ্নের মুখে পড়ে। আমাদের অবশ্য কিছু আমলা রয়েছেন তাঁরা অমর। শেয়ারবাজারের যিনি দায়িত্বে তাঁর নাকি বিকল্প আর তৈরি হয়নি। কোনো দিনও হবে না। ওয়াসার ব্যবস্থাপনা পরিচালকও বাংলাদেশে একজনই। তাঁরও কোনো বিকল্প তৈরি হয়নি। এ ধরনের মানুষগুলোর অমরত্ব দরকার। না হলে চলবে কী করে! আজকাল এমন মজার মজার গল্প শুনি। ভালো লাগে। সবারই গল্প শুনতে ভালো লাগে ছোটবেলায়, আর বড় বেলায়। রূপকথা শুনিয়ে ঘুম পাড়াতেন আমাদের দাদি। এ যুগের দাদি, নানীরা কাজটা করেন কিনা জানি না। কারণ এখন কম্পিউটার প্রযুুক্তির যুগ। জন্মের আগেই শিশুরা প্রযুক্তি মাথায় নিয়ে আলোর মুখ দেখে। তাদের কল্পকাহিনি বোঝানো বড় মুশকিল। তবু আমরা তাদের গল্প শোনাই। ভাবনায় আনি না, বিশ্ব এখন সবার হাতের মুঠোয়। চাইলেই মানুষ সবকিছু জানতে পারছে। এই শহর বারো মাসই খোঁড়াখুঁড়ি হয়। যেখানে দেখিবে ছাই উড়াইয়া দেখ তাই। দায়িত্ববানরা পাইলেও পাইতে পারেন মানিক রতন। শেয়ারবাজার, ওয়াসার অর্থের শেষ নেই। প্রকল্পেরও শেষ নেই। শুধু সমস্যা প্রকল্পগুলো সফল হয় না। ওয়াসার কর্মকর্তাদের ২ হাজার বছর আগের রোমান সামাজ্য প্রতিষ্ঠাকালীন পানি ব্যবস্থাপনা চিত্র দেখানোর জন্য পাঠানো দরকার। আর উন্নয়নে জড়িত বসদের দেখানো দরকার সভ্যতার প্রথম যুগে কীভাবে গোছানো শহর তৈরি করা হয়েছিল সেগুলো দেখে স্থায়ী সমাধানে মন বসানো। কিন্তু কেউ তা করবেন না। করলেই লোকসান। একবারের কাজে সমস্যার সমাধান হলে বাকি জীবন আমাদের সরকারি কর্মকর্তারা করবেন কী? তাদের ভবিষ্যৎ বলেও কথা।

কথায় আছে, সরকারি মাল, দরিয়ায় ঢাল। এসব প্রবাদবাক্য ভুলে যেতে হবে। এ দেশটা সবার। এ দেশের প্রতিটি সম্পদ ১৭ কোটি মানুষের। কোনো সম্পদ অপচয়ের অধিকার কারও নেই। রাষ্ট্রের অর্থসম্পদের মালিক জনগণ। ব্যাংক ও সরকারি অর্থ লুটেরাদের বিরুদ্ধে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি মানুষ প্রত্যাশা করে। বঙ্গবন্ধুর বাংলাদেশের পরতে পরতে রয়েছে সম্ভাবনা। রাজনীতির নামে লুটেরা তৈরির জন্য বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ তৈরি করেননি। আজ দক্ষিণে বঙ্গোপসাগরে জেগে ওঠার অপেক্ষায় আরেক বাংলাদেশ। রক্তে অর্জিত বাংলাদেশের সবটুকুই এখন সম্ভাবনার। এ সম্ভাবনা কাজে লাগাতে দরকার মানুষকে হৃদয়ের আলোকে জাগিয়ে তোলা। অন্যায়কে না বলা। সমাজের স্বাভাবিকতা ফিরিয়ে আনতে হবে। বাংলাদেশের এগিয়ে চলাকে ধরে রাখতে হবে। এক সম্ভাবনার বাংলাদেশকে কোনোভাবেই ক্ষতিগ্রস্ত করা যাবে না। দক্ষিণে বঙ্গোপসাগরের জেগে ওঠা বাংলাদেশকে যুক্ত করতে হবে মূল ভূখন্ডের সঙ্গে। উন্নয়নের এই ধারাবাহিকতা ধরে রাখতে দরকার দক্ষ মানুষ। টিকিয়ে রাখতে হবে আবেগ-অনুভূতির জায়গাগুলো, নৈতিক মূল্যবোধ ও ঐতিহ্য। এসব বাস্তবায়নে নবরত্নের দরকার নেই। উন্নয়নের সঙ্গে দরকার আইনের শাসন। আইনের শাসন পুরোপুরি বাস্তবায়ন না হলে সব অর্জন ব্যাহত হবে। লাগাম টেনে রাখতে হবে লোভী নেতা আর বড় আমলাদের। উন্নয়নের নামে কোনো অনিয়ম বরদাশত করা যাবে না। দায়িত্ব পাওয়া মানে কোনো কিছুর মালিক বনে যাওয়া নয়। এ দেশে অনেক লোকই মন্ত্রী ছিলেন। বড় আমলা হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। কতজনকে মানুষ মনে রেখেছে? মানুষের হৃদয়ের মন্দির জয় করে সামনে চলা এত সহজ নয়। সরকারের বড় অবস্থানে বসে নিজেকে বড় মনে করার কারণ নেই। মনে রাখবেন, হরি ধানের আবিষ্কারক হরিই একজন নায়ক। ভেলোরি টেলর নামের বিদেশি যে নারীটি অবিচল সংগ্রাম করছেন মানবতার কল্যাণে তাঁর চেয়ে বড় আর কে হতে পারে? ফজলে হাসান আবেদ ইতিহাস গড়ে গেছেন। সবাই পারেন না। কেউ কেউ পারেন। বগুড়ায় কৃষিযন্ত্র আবিষ্কার করে চমক লাগানো মানুষটিই কৃষকের হিরো। তারকার সংজ্ঞা বদলে গেছে। আমরা কি ভেবেছিলাম পঞ্চগড়ে চা উৎপাদন হবে? এখন রেকর্ড পরিমাণ চা উৎপাদন হচ্ছে পঞ্চগড়ে। গ্রামের নিরীহ কৃষকের চোখ বছরে তিন দফা উৎপাদনের দিকে। অন্য কিছু না। স্বামী বিবেকানন্দ বলেছেন, ‘আমরা যেন নাম, যশ ও প্রভুত্ব স্পৃহা বিসর্জন দিয়া কর্মে ব্রতী হই। আমরা যেন কাম, ক্রোধ ও লোভের বন্ধন হইতে মুক্ত হই। তাহা হইলেই আমরা সত্যবস্তু লাভ করিব।’ আল্লাহ আমাদের সব অহমিকা ত্যাগ করে কাজ করার ক্ষমতা দিন। এ দেশ থেমে থাকতে পারে না। মানুষ চাটুকার চায় না। যোগ্যতা ও দক্ষতা দেখতে চায়। চাটুকারদের আমল সাময়িক। দক্ষরাই অমরত্ব পান।

                লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
মবের দৌরাত্ম্য
মবের দৌরাত্ম্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
গণভোট বিতর্ক
গণভোট বিতর্ক
বুড়িগঙ্গা
বুড়িগঙ্গা
‘আমাদের প্রভু আল্লাহ!’
‘আমাদের প্রভু আল্লাহ!’
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
সর্বশেষ খবর
তেজগাঁওয়ে ট্রেনের পরিত্যক্ত বগিতে আগুন, হাতেনাতে আটক ২
তেজগাঁওয়ে ট্রেনের পরিত্যক্ত বগিতে আগুন, হাতেনাতে আটক ২

২ মিনিট আগে | নগর জীবন

নারায়ণগঞ্জে সিএনজিতে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
নারায়ণগঞ্জে সিএনজিতে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

১২ মিনিট আগে | নগর জীবন

এবার এমসিকিউ পদ্ধতিতে হবে জবির ভর্তি পরীক্ষা
এবার এমসিকিউ পদ্ধতিতে হবে জবির ভর্তি পরীক্ষা

৩৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ঘানায় সেনা নিয়োগের বাছাইয়ে পদদলিত হয়ে নিহত ৬
ঘানায় সেনা নিয়োগের বাছাইয়ে পদদলিত হয়ে নিহত ৬

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু থেকে শেখ হাসিনার আজীবন সদস্যপদ বাতিল
ডাকসু থেকে শেখ হাসিনার আজীবন সদস্যপদ বাতিল

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফুটবল খেলতে গিয়ে মাঠেই ঢলে পড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
ফুটবল খেলতে গিয়ে মাঠেই ঢলে পড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সুন্দরবনের পর্যটন ব্যবসায়ীদের আল্টিমেটাম: শর্ত পূরণ না হলে কঠোর ব্যবস্থা
সুন্দরবনের পর্যটন ব্যবসায়ীদের আল্টিমেটাম: শর্ত পূরণ না হলে কঠোর ব্যবস্থা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জকসুর মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু বৃহস্পতিবার
জকসুর মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু বৃহস্পতিবার

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নাশকতা ঠেকাতে সোনারগাঁয়ে প্রস্তুত বিএনপি
নাশকতা ঠেকাতে সোনারগাঁয়ে প্রস্তুত বিএনপি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে বাড়ছে শীতের দাপট
কুড়িগ্রামে বাড়ছে শীতের দাপট

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পরিবারের ৫ সদস্যের পর মারা গেলেন লিশানও
পরিবারের ৫ সদস্যের পর মারা গেলেন লিশানও

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রমজান উপলক্ষে বিলম্বিত পরিশোধ ব্যবস্থায় ১০ পণ্য আমদানির অনুমতি
রমজান উপলক্ষে বিলম্বিত পরিশোধ ব্যবস্থায় ১০ পণ্য আমদানির অনুমতি

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাবির টিএসসিতে ককটেল বিস্ফোরণ
ঢাবির টিএসসিতে ককটেল বিস্ফোরণ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লালমনিরহাটে আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী গ্রেফতার
লালমনিরহাটে আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জেলের জালে ৩৭ কেজির কালো পোয়া
জেলের জালে ৩৭ কেজির কালো পোয়া

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুক্তির আগেই প্রায় ৪০০ কোটি রুপি আয় করেছে বিজয়ের শেষ ছবি
মুক্তির আগেই প্রায় ৪০০ কোটি রুপি আয় করেছে বিজয়ের শেষ ছবি

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুক্তি পেল ‘ট্রায়াল অব জুলাই ম্যাসাকার’ প্রামাণ্যচিত্র
মুক্তি পেল ‘ট্রায়াল অব জুলাই ম্যাসাকার’ প্রামাণ্যচিত্র

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে নারীদের ক্ষমতায়ন বাড়ানো হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে নারীদের ক্ষমতায়ন বাড়ানো হবে’

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নাশকতা রোধে রাজধানীর প্রবেশ পথে পুলিশের চেকপোস্ট
নাশকতা রোধে রাজধানীর প্রবেশ পথে পুলিশের চেকপোস্ট

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে দ্বিতীয় ধাপের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে দ্বিতীয় ধাপের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নভেম্বরের ১১ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহে ৩৬.৪ শতাংশ প্রবৃদ্ধি
নভেম্বরের ১১ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহে ৩৬.৪ শতাংশ প্রবৃদ্ধি

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

উত্তরার ২১ পয়েন্টে যুবদল স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান
উত্তরার ২১ পয়েন্টে যুবদল স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আওয়ামী লীগের কেউ স্বতন্ত্র প্রার্থীও হতে পারবে না, দাবি গণ অধিকার পরিষদের
আওয়ামী লীগের কেউ স্বতন্ত্র প্রার্থীও হতে পারবে না, দাবি গণ অধিকার পরিষদের

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিত্যপণ্যের মূল্য ও সরবরাহ স্বাভাবিক রাখতে দায়িত্বশীল থাকার আহ্বান এফবিসিসিআই’র
নিত্যপণ্যের মূল্য ও সরবরাহ স্বাভাবিক রাখতে দায়িত্বশীল থাকার আহ্বান এফবিসিসিআই’র

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সিলেটের বিটিসিএল’র পরিত্যক্ত গুদামে আগুন
সিলেটের বিটিসিএল’র পরিত্যক্ত গুদামে আগুন

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নারায়ণগঞ্জে আওয়ামী লীগের ৪৫ নেতাকর্মী গ্রেফতার
নারায়ণগঞ্জে আওয়ামী লীগের ৪৫ নেতাকর্মী গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৪০০ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৪০০ মামলা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাশিয়ার ড্রোন ঠেকাতে ইউরোপের নতুন লড়াই
রাশিয়ার ড্রোন ঠেকাতে ইউরোপের নতুন লড়াই

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নদীতে ভাসছে অজ্ঞাত লাশ
নদীতে ভাসছে অজ্ঞাত লাশ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
রমনা থানার সামনে হঠাৎ পুলিশের গাড়িতে আগুন
রমনা থানার সামনে হঠাৎ পুলিশের গাড়িতে আগুন

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে ঢাবির পাঁচ ভবনের ফটকে তালা দিল নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ
মধ্যরাতে ঢাবির পাঁচ ভবনের ফটকে তালা দিল নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উত্তরায় মাইক্রোবাসে আগুন
উত্তরায় মাইক্রোবাসে আগুন

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী দেখলেই ব্রাশফায়ারের নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের
অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী দেখলেই ব্রাশফায়ারের নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের

১৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নতুন পে স্কেল বাস্তবায়নের ফ্রেমওয়ার্ক তৈরি করবে সরকার: অর্থ উপদেষ্টা
নতুন পে স্কেল বাস্তবায়নের ফ্রেমওয়ার্ক তৈরি করবে সরকার: অর্থ উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃহস্পতিবার সারাদেশে দোকান ও শপিংমল খোলা থাকবে: মালিক সমিতি
বৃহস্পতিবার সারাদেশে দোকান ও শপিংমল খোলা থাকবে: মালিক সমিতি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি সেনাদের ভয়ংকর যৌন নিপীড়নের বর্ণনা দিল ফিলিস্তিনি নারী বন্দিরা
ইসরায়েলি সেনাদের ভয়ংকর যৌন নিপীড়নের বর্ণনা দিল ফিলিস্তিনি নারী বন্দিরা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রুদ্ধশ্বাস জয়ে শ্রীলঙ্কাকে ৬ রানে হারালো পাকিস্তান
রুদ্ধশ্বাস জয়ে শ্রীলঙ্কাকে ৬ রানে হারালো পাকিস্তান

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাতে মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি স্কুলকে লক্ষ্য করে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ
রাতে মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি স্কুলকে লক্ষ্য করে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ক্যারিবীয় সাগরে বিশাল যুদ্ধজাহাজবহর মোতায়েন করল যুক্তরাষ্ট্র
ক্যারিবীয় সাগরে বিশাল যুদ্ধজাহাজবহর মোতায়েন করল যুক্তরাষ্ট্র

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার বাণিজ্যমেলা দুই আসরে, যেদিন থেকে শুরু
এবার বাণিজ্যমেলা দুই আসরে, যেদিন থেকে শুরু

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এনসিপির নবগঠিত ৪১ সদস্যের কমিটি থেকে ২৩ জনের পদত্যাগ
এনসিপির নবগঠিত ৪১ সদস্যের কমিটি থেকে ২৩ জনের পদত্যাগ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!
নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!

১৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

‘শিক্ষার্থীদের নিয়ে আজ ও আগামীকাল মাঠে থাকবে ডাকসু’
‘শিক্ষার্থীদের নিয়ে আজ ও আগামীকাল মাঠে থাকবে ডাকসু’

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মোহাম্মদপুরে ককটেলসহ আওয়ামী লীগ নেতা আটক
মোহাম্মদপুরে ককটেলসহ আওয়ামী লীগ নেতা আটক

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দ্বাদশ সংসদের এমপিদের অখালাস ৩১টি গাড়ি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে হস্তান্তর
দ্বাদশ সংসদের এমপিদের অখালাস ৩১টি গাড়ি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে হস্তান্তর

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতীয় দূতকে তলব, গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার কথা বলা অবিলম্বে বন্ধের আহ্বান
ভারতীয় দূতকে তলব, গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার কথা বলা অবিলম্বে বন্ধের আহ্বান

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে গেলেন সোহেল তাজ
যুক্তরাষ্ট্রে গেলেন সোহেল তাজ

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে, বাড়ছে শীতের আমেজ
তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে, বাড়ছে শীতের আমেজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুরে যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
গাজীপুরে যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গুগল ক্রোম ব্যবহারকারীদের জন্য সতর্কতা
গুগল ক্রোম ব্যবহারকারীদের জন্য সতর্কতা

১৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ নভেম্বর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে বিভিন্ন স্থানে ককটেল বিস্ফোরণ, বাসে আগুন
রাজধানীতে বিভিন্ন স্থানে ককটেল বিস্ফোরণ, বাসে আগুন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ময়মনসিংহে শ্বশুরবাড়িতে জামাতা-নাতি খুন
ময়মনসিংহে শ্বশুরবাড়িতে জামাতা-নাতি খুন

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩৮০০ শিশুর হার্ট সার্জারিতে অবদান : মানবসেবায় রেকর্ড জনপ্রিয় গায়িকার
৩৮০০ শিশুর হার্ট সার্জারিতে অবদান : মানবসেবায় রেকর্ড জনপ্রিয় গায়িকার

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রেসিডেন্ট নয়, সেনাপ্রধানের হাতে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণ
প্রেসিডেন্ট নয়, সেনাপ্রধানের হাতে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুন হত্যা: ২ শ্যুটারসহ গ্রেফতার ৫
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুন হত্যা: ২ শ্যুটারসহ গ্রেফতার ৫

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় রাজধানী ও আশপাশের জেলায় বিজিবি মোতায়েন
আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় রাজধানী ও আশপাশের জেলায় বিজিবি মোতায়েন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই গৃহবধূর বদনা–নাকফুল ফেরত দিলো এনজিও, বরখাস্ত ২
সেই গৃহবধূর বদনা–নাকফুল ফেরত দিলো এনজিও, বরখাস্ত ২

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৬ নভেম্বরের মধ্যে দাবি না মানলে অনির্দিষ্টকালের কর্মসূচির হুঁশিয়ারি জামায়াতসহ আট দলের
১৬ নভেম্বরের মধ্যে দাবি না মানলে অনির্দিষ্টকালের কর্মসূচির হুঁশিয়ারি জামায়াতসহ আট দলের

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক