শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০১ ফেব্রুয়ারি, ২০২০

রোহিঙ্গাদের পক্ষে রায় : অতঃপর?

বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক
প্রিন্ট ভার্সন
রোহিঙ্গাদের পক্ষে রায় : অতঃপর?

গত ২৩ জানুয়ারি আন্তর্জাতিক আদালত যে রায় দিয়েছে, তা আক্ষরিক অর্থেই উল্লাস করার মতো। বঙ্গবন্ধু বর্ষের শুরুর মাসে বাংলাদেশের জন্য এর চেয়ে বেশি গৌরবের কোনো উপহার হতে পারত না। এই অন্তর্বর্তীকালীন রায় বিশ্বমানবতার জয়, মানবাধিকারের জয়, জয় বাংলাদেশের বর্তমান সরকারের সার্থক কূটনীতির।

এ রায় বাংলাদেশের মানুষের মনে একদিকে যেমন স্বস্তি ও প্রশান্তি এনেছে, অন্যদিকে তেমন ছড়িয়ে দিয়েছে অগণিত প্রশ্ন যার ভিত্তি এ রায়ের অনিশ্চিত ভবিষ্যতে। অনেকের মনেই প্রশ্ন এ রায়ে আমরা কী পেলাম, রায়ের ভবিষ্যৎ কী ইত্যাদি।

একজন আশাবাদী হিসেবে আমার ধারণা ইতিবাচক। প্রথমত ২৩ তারিখের অন্তর্বর্তীকালীন আদেশের সবচেয়ে বড় প্রাপ্তি ছিল এই মর্মে ঘোষণা যে, এ মামলাটি আইসিজেতে চলতে পারে। এ মামলাটি আইসিজেতে চলতে পারে না এ কথাটি বলার জন্যই স্বয়ং সু চি দ্রুততম গতিতে ছুটে চলে গিয়েছিলেন হেগে। তিনি সম্ভবত তার কৌঁসুলিদের কাছ থেকে এ মর্মে ভ্রান্ত উপদেশ পেয়েছিলেন যে মামলাটি চলতে পারে না।

আন্তর্জাতিক আইন বিশেষজ্ঞদের ধারণার প্রতিফলন ঘটিয়ে আইসিজে সু চির এ যুক্তি প্রত্যাখ্যান করেছে। এ মামলা মূল শুনানিতে যেতে বেশ কয়েক বছর লাগবে বিধায় সেদিন যে চারটি অন্তর্বর্তীকালীন নির্দেশনা আইসিজে দিয়েছে সেগুলো বিশেষভাবে তাৎপর্যপূর্ণ কেননা মূল শুনানি শেষে চূড়ান্ত আদেশ না হওয়া পর্যন্ত আমাদের পাথেয় হচ্ছে এই অন্তর্বর্তীকালীন নির্দেশনাসমূহ। সৌভাগ্যবশত এ নির্দেশনাগুলো পূরণ হলে বাংলাদেশে অবস্থানরত রোহিঙ্গাদের নিজ দেশ মিয়ানমারে ফিরে যাওয়ার কিছু পরিস্থিতি সৃষ্টি হবে কেননা এই চার নির্দেশনার অন্যতম হচ্ছে মিয়ানমারে রোহিঙ্গাদের জন্য নিরাপদ পরিস্থিতি সৃষ্টি করা। আইসিজে এ নির্দেশনা দিয়েছে মিয়ানমার যেন ১৯৮৪ সালের গণহত্যা কনভেনশন অনুযায়ী রোহিঙ্গাদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করে। এ ছাড়া এ ব্যাপারে মিয়ানমার কী কী পদক্ষেপ নিল নিয়মিত তা আইসিজেকে জানানো। আরও যে নির্দেশনা রয়েছে তা হলো, অচিরেই অপরাধীদের বিচারের আওতায় আনা এবং তথ্য-প্রমাণ যেন নষ্ট না হয়, তার নিশ্চয়তা। অনেকে মনে করছেন আইসিজে এই মর্মে রায় দিয়ে দিয়েছে যে, মিয়ানমারে গণহত্যা হয়েছে। এ ধারণা ভুল। যে আদেশগুলো দেওয়া হয়েছে সেগুলো অন্তর্বর্তীকালীন। মামলার চূড়ান্ত শুনানি শেষ হওয়ার আগে কোনো আদালতই মূল প্রশ্নের ব্যাপারে ঘোষণা, অর্থাৎ এ ক্ষেত্রে গণহত্যা হয়েছে মর্মে ঘোষণা, দিতে পারে না। এ ব্যাপারে সিদ্ধান্ত হবে চূড়ান্ত শুনানির পর। আইসিজে আরও কটি অন্তর্বর্তী আদেশ দিতে পারত, কিন্তু দেয়নি যা গাম্বিয়া চেয়েছিল, যেমন মিয়ানমারে পর্যবেক্ষক পাঠানোর নির্দেশ। আরও একটি গুরুত্বপূর্ণ অন্তর্বর্তীকালীন নির্দেশনা যা গাম্বিয়া চেয়েছিল কিন্তু আদালত দেয়নি তা হলো এই মর্মে আদেশ যে, মিয়ানমারে যেসব অপরাধ ঘটানো হয়েছে যথা- গণহত্যা, বিচারবহির্র্ভূত হত্যা, যৌন সহিংসতা এবং ঘরবাড়ি ধ্বংসকে জেনোসাইড কনভেনশনের অপরাধ হিসেবে গণ্য করে অন্তর্বর্তীকালীন ঘোষণা।

পর্যবেক্ষক নিয়োগের আদেশ দিলে সেটি খুবই ফলপ্রসূ হতো এ কারণে যে, মিয়ানমার আইসিজের আদেশমতো কাজ করছে কিনা, পর্যবেক্ষকরা তা নিশ্চিত করতে পারতেন। যা হোক, গাম্বিয়া প্রয়োজনে ভবিষ্যতে পর্যবেক্ষক নিয়োগের জন্য অন্তর্বর্তীকালীন দরখাস্ত করতে পারবে, কেননা রায়ে আইসিজে বলেছে, মিয়ানমারকে পর্যায়ক্রমে রোহিঙ্গাদের সম্পর্কে প্রতিবেদন দিতে হবে এবং গাম্বিয়া সে প্রতিবেদন পাওয়ার পর আইসিজের দ্বারস্থ হতে পারবে। তাই ভবিষ্যতে পর্যবেক্ষক পাঠানোর অন্তর্বর্তীকালীন আদেশ চেয়ে আবেদনের পথ খোলা থাকবে। অনেকের মনে প্রশ্ন, মিয়ানমার আইসিজের রায় ও নির্দেশনা মানতে বাধ্য কিনা। আইসিজে হচ্ছে জাতিসংঘের ছয়টি অঙ্গের একটি। জাতিসংঘ সনদের ৯৪ অনুচ্ছেদে এই মর্মে পরিষ্কার নির্দেশনা রয়েছে যে, প্রতিটি সদস্য রাষ্ট্রই আইসিজের রায় এবং আদেশ মানতে বাধ্য। সুতরাং আইসিজের আদেশ অমান্য করা মানে শুধু আন্তর্জাতিক আইন অমান্য করাই নয়, বরং জাতিসংঘের সনদ লঙ্ঘন করা। তবে রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থায় আদালতসমূহ যেমন তাদের রায় পুলিশ এবং অন্যান্য কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে বাস্তবায়ন করতে পারে, আন্তর্জাতিক বিচারব্যবস্থায় তা সম্ভব নয়, কেননা সব রাষ্ট্রই সার্বভৌম বিধায় কোনো প্রয়োগকারী বাহ্যিক কর্তৃপক্ষকে কোনো সার্বভৌম রাষ্ট্রে তার ইচ্ছার বিরুদ্ধে পাঠানো সম্ভব নয়। (নিরাপত্তা পরিষদের সিদ্ধান্ত ছাড়া) তা ছাড়া জাতিসংঘের কোনো পুলিশ বাহিনীও নেই আইসিজের রায় বাস্তবায়নের জন্য। অনেকে ভুল করে ইন্টারপোলকে জাতিসংঘের পুলিশ বলে মনে করে। এটি ঠিক নয়। ইন্টারপোল বিশ্বের বিভিন্ন দেশের পুলিশ বাহিনীসমূহের একটি সমিতি মাত্র। যদিও বিভিন্ন দেশের এবং জাতিসংঘের বিভিন্ন দাফতরিক নথিতে ইন্টারপোলের উল্লেখ রয়েছে, তবু পৃথিবীর কোনো দেশেই ইন্টারপোলের কোনো স্টেচুটারি অবস্থান নেই। আইসিজের রায় অমান্য করার অর্থ জাতিসংঘের সনদ লঙ্ঘন করা বিধায় আইসিজের রায় অমান্য করার ঘটনা খুবই কম। তবে রায় লঙ্ঘনের কিছু নজির যে নেই, তা নয়। আইসিজে ১৯৮৪ সালে নিকারাগুয়ার পক্ষে রায় দিলে স্বয়ং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র সে রায় লঙ্ঘন করেছিল। ১৯৭৩ সালে ফ্রান্স আইসিজের অন্তর্বর্তীকালীন নিষেধাজ্ঞা ভঙ্গ করে আণবিক পরীক্ষা চালিয়েছিল, ১৯৪৫ সালে আইসিজে যুক্তরাজ্যকে ক্ষতিপূরণ প্রদান করার জন্য আলবেনিয়াকে নির্দেশ দিলেও আলবেনিয়া তা মান্য করেনি।

আইসিজের রায় অমান্য করলে একমাত্র প্রতিকার হচ্ছে নিরাপত্তা পরিষদের দ্বারস্থ হওয়া। জাতিসংঘ সনদের ৯৪(২) অনুচ্ছেদ রায়প্রাপ্ত দেশকে এ অধিকার দিয়েছে। তবে নিরাপত্তা পরিষদ কী সিদ্ধান্ত নেবে বা আদৌ কোনো সিদ্ধান্ত নেবে কিনা তা সম্পূর্ণরূপে নিরাপত্তা পরিষদের ব্যাপার, যেখানে ভোট ও ভেটো দুটোই চলে। আইসিজে নিরাপত্তা পরিষদকে বাধ্য করতে পারে না। আইসিজের দেওয়া চারটি আদেশই বিচারপতিদের সর্বসম্মত নির্দেশনা হওয়ায় এগুলো অনেক ভারিক্কি ওজনের। তাই মিয়ানমার আন্তর্জাতিকভাবে প্রচ- চাপের মুখে পড়বে এই নির্দেশনাসমূহ মান্য করতে। চূড়ান্ত আদেশের জন্য গাম্বিয়া তার আরজিতে যা চেয়েছে তার মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণটি হলো- এই মর্মে ঘোষণা এবং নির্দেশনা যে, বিতাড়িত বা বিতাড়িত হতে বাধ্য করা রোহিঙ্গাদের মিয়ানমারের নাগরিকত্বের পূর্ণ অধিকার এবং মর্যাদাসহ নিরাপদে মিয়ানমারে ফিরে যাওয়ার পরিস্থিতি সৃষ্টি করা এবং ঘটিত অপরাধসমূহের পুনরাবৃত্তি যেন না হয় তার নিশ্চয়তা। গাম্বিয়া তার আরজিতে এই মর্মে নালিশ করেছে যে, মিয়ানমার জাতিগত নিধন (এবহড়পরফব) করেছে, তা করার ষড়যন্ত্র করেছে, জনগণকে এসব করার জন্য উৎসাহিত করেছে, এসব অপরাধ বন্ধ করতে, অপরাধীদের সাজা দিতে এবং প্রয়োজনীয় আইন প্রণয়নে ব্যর্থ হয়েছে। আরজিতে আরও বলা হয়েছে, অপরাধীদের যেন ফৌজদারি বিচারের আওতায় আনা হয়।

আইসিজের রায় বা নির্দেশনার বিরুদ্ধে কোনো আপিল হয় না। অন্তর্বর্তীকালীন নির্দেশনাগুলো থেকে এটা আশা করা যায় যে, চূড়ান্ত আদেশেও গাম্বিয়ার প্রার্থিত আদেশসমূহ থাকবে, বিশেষত এই কারণে যে, অন্তর্বর্তীকালীন আদেশসমূহ হয়েছে ১৭ বিচারপতির সবার সর্বসম্মতিক্রমে।

মিয়ানমারের প্রাথমিক ধারণা ছিল, আইসিজেতে এ মামলা চলতে পারে না বলে তাদের প্রার্থনা গৃহীত হবে। কিন্তু আদালত তাদের সেই যুক্তি নাকচ করায় মিয়ানমারের মোহভঙ্গ হয়েছে। অনেক আন্তর্জাতিক বিশেষজ্ঞ মনে করছেন, মিয়ানমার, বিশেষ করে সু চি আরও অধিক আন্তর্জাতিক লাঞ্ছনা ও নিন্দা এড়ানোর জন্য সম্ভবত চূড়ান্ত শুনানির আগেই রোহিঙ্গাদের বিরুদ্ধে পরিচালিত অপরাধসমূহ বন্ধ করে বাংলাদেশে অবস্থানরত রোহিঙ্গাদের ফিরিয়ে নিতে উদ্যোগী হবেন। বিশেষজ্ঞদের এ ধরনের মতামতের পক্ষে যুক্তি রয়েছে। একদিকে আইসিজে যেমন অপরাধীদের ফৌজদারি বিচারের নির্দেশনা দিয়েছে, অন্যদিকে আন্তর্জাতিক ফৌজদারি আদালতের (আইসিসি) প্রসিকিউটরও এরই মধ্যে উক্ত আদালতের প্রাকবিচার চেম্বারের অনুমোদন পেয়ে তদন্তকাজ শুরু করে দিয়েছেন। আইসিসি জাতিসংঘের অংশ নয়, এটি রোম চুক্তি নামক একটি বহুজাতিক চুক্তির সৃষ্টি। এ আদালত জেনোসাইড এবং মানবতাবিরোধী অপরাধসহ চারটি অপরাধের বিচার করতে পারে। তবে অপরাধ হতে হবে চুক্তিভুক্ত দেশে। মিয়ানমার চুক্তিভুক্ত দেশ না হলেও রোহিঙ্গাদের বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচার করতে পারবে এই কারণে যে, মানবতাবিরোধী অপরাধের সংজ্ঞার মধ্যে রয়েছে দেশান্তর করা আর এই অপরাধ তখনই সংঘটিত হয় যখন বিতাড়িত ভুক্তভোগী অন্য দেশের মাটিতে পা রাখেন, অর্থাৎ এ ক্ষেত্রে বাংলাদেশে। বাংলাদেশ রোম চুক্তিভুক্ত হওয়ায় এ অপরাধটি বাংলাদেশের মাটিতে ঘটে যাওয়ায় আইসিসি এ অপরাধের জন্য সু চিসহ মিয়ানমারের সেসব ব্যক্তি এ অপরাধ সংঘটনে ভূমিকা পালন করেছেন বা অপরাধ ঠেকাতে ব্যর্থ হয়েছেন, তাদের বিচার করতে এবং সাজা দিতে পারবে। আইসিসি আইসিজের মতো দেওয়ানি আদালত নয়। এটি ফৌজদারি আদালত, যেটি সর্বোচ্চ যাবজ্জীবন কারাদন্ডের আদেশ দিতে পারে।

তদন্ত শুরু হয়ে যাওয়ায় এখনই প্রসিকিউটর সু চিসহ অন্য অপরাধীদের গ্রেফতারের জন্য পরোয়ানা জারির আদেশ চাইতে পারেন। গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির সঙ্গে সঙ্গে আইসিসি রোম চুক্তিভুক্ত সব দেশকে বলতে পারে পরোয়ানায় নামীয় ব্যক্তিদের গ্রেফতার করে আইসিসির কাছে হস্তান্তর করতে। এমন একটি পরোয়ানা সুদানের সম্প্রতি ক্ষমতাচ্যুত রাষ্ট্রপতি ওমর আল বশিরের ওপর জারি রয়েছে যার কারণে বশির রাষ্ট্রপতি থাকাকালে এ ভয়ে কোনো দেশে যেতেন না যে সে দেশ তাকে আইসিসিতে সোপর্দ করে দিতে পারে। সু চির এবং তার অপরাধী জেনারেলদেরও একই অবস্থা হতে পারে- এই ভয়ে তারা রোহিঙ্গাদের ফিরিয়ে নেওয়া এবং অপরাধসমূহ বন্ধ করার প্রস্তুতি নিতে পারেন বিষয়টি বেশি দূরে গড়ানোর আগে। তা ছাড়া আন্তর্জাতিকভাবে একঘরে হওয়ার সম্ভাবনা তো রয়েছেই। তার পরও বাংলাদেশের কূটনৈতিক প্রচেষ্টার ওপর অনেক কিছু নির্ভর করবে। মিয়ানমার যদি রায় বা নির্দেশনা না মানে তবে গাম্বিয়াকে নিরাপত্তা পরিষদে যেতে হবে এবং এজন্যই নিরাপত্তা পরিষদে জোরালো কূটনৈতিক প্রচেষ্টার প্রয়োজন রয়েছে। প্রাথমিক ঘোষণা ও নির্দেশনার পর চীন এবং রাশিয়া তাদের মত পরিবর্তন করতে পারে বলেও অনেক আন্তর্জাতিক বিশেষজ্ঞ মনে করছেন।

               লেখক : সুপ্রিম কোর্টের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি।

এই বিভাগের আরও খবর
ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ
নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
ডেঙ্গুর চোখ রাঙানি
ডেঙ্গুর চোখ রাঙানি
মার্কিন শুল্ক তাণ্ডব
মার্কিন শুল্ক তাণ্ডব
মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব
মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব
জ্ঞানতাপস ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্
জ্ঞানতাপস ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ
নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সর্বশেষ খবর
এসএসসিতে ফেল : বরিশালে পাঁচ ছাত্রীর আত্মহত্যার চেষ্টা, দুইজনের মৃত্যু
এসএসসিতে ফেল : বরিশালে পাঁচ ছাত্রীর আত্মহত্যার চেষ্টা, দুইজনের মৃত্যু

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

সিরাজদীখানে জমির বিরোধে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা
সিরাজদীখানে জমির বিরোধে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানা বৃষ্টির প্রভাব রাজধানীর বাজারে
টানা বৃষ্টির প্রভাব রাজধানীর বাজারে

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এসএসসিতে অকৃতকার্য হওয়ায় গেন্ডারিয়ায় শিক্ষার্থীর 'আত্মহত্যা'
এসএসসিতে অকৃতকার্য হওয়ায় গেন্ডারিয়ায় শিক্ষার্থীর 'আত্মহত্যা'

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেরাটনে কোস্টাল কার্নিভাল
শেরাটনে কোস্টাল কার্নিভাল

৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের
ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাকে মারধর করায় যুবককে পিটিয়ে হত্যা করল স্বজনরা
মাকে মারধর করায় যুবককে পিটিয়ে হত্যা করল স্বজনরা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চমেক শিক্ষার্থীদের দুই দফা দাবি
চমেক শিক্ষার্থীদের দুই দফা দাবি

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে ৭ উইকেটে হারাল শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে ৭ উইকেটে হারাল শ্রীলঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুর কারাগার থেকে পালিয়ে আসা হাজতি নারায়ণগঞ্জে গ্রেফতার
শেরপুর কারাগার থেকে পালিয়ে আসা হাজতি নারায়ণগঞ্জে গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুকসুদপুরে দাখিল পরীক্ষায় অকৃতকার্য হওয়ায় আত্মহত্যা
মুকসুদপুরে দাখিল পরীক্ষায় অকৃতকার্য হওয়ায় আত্মহত্যা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুশইনের মাধ্যমে মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে : বিজিবি মহাপরিচালক
পুশইনের মাধ্যমে মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে : বিজিবি মহাপরিচালক

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান
ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৭ শিক্ষকের ৫ পরীক্ষার্থী, পাস করেছে মাত্র একজন
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৭ শিক্ষকের ৫ পরীক্ষার্থী, পাস করেছে মাত্র একজন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে আরও ১৪ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ১৪ জনের করোনা শনাক্ত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পটুয়াখালীর চারটি স্কুলে এসএসসি পরীক্ষায় পাস শূন্য
পটুয়াখালীর চারটি স্কুলে এসএসসি পরীক্ষায় পাস শূন্য

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপির সাবেক সেক্রেটারিসহ অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী খালাস
বিএনপির সাবেক সেক্রেটারিসহ অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী খালাস

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২
মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনাপোল দিয়ে উপহারের আম গেল ভারতে
বেনাপোল দিয়ে উপহারের আম গেল ভারতে

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক
কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫
একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোংলা বন্দরে গত অর্থবছরে সকল লক্ষমাত্রায়ই সাফল্য
মোংলা বন্দরে গত অর্থবছরে সকল লক্ষমাত্রায়ই সাফল্য

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কুলাউড়ায় বর্জ্য অপসারণে পৌরসভা-ব্যবসায়ীদের সভা
কুলাউড়ায় বর্জ্য অপসারণে পৌরসভা-ব্যবসায়ীদের সভা

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

খুবিতে ‘ট্রান্সফরমেটিভ রিসার্চ’ 
বিষয়ক জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত
খুবিতে ‘ট্রান্সফরমেটিভ রিসার্চ’  বিষয়ক জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ: পাসের হার ৬৮.৪৫, যেভাবে জানবেন ফলাফল
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ: পাসের হার ৬৮.৪৫, যেভাবে জানবেন ফলাফল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও একটি জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথি
আরও একটি জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন
জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন
দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন

১৮ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বন্যায় তিন বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত
বন্যায় তিন বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়
পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সেপটিক ট্যাংক থেকে ৪ তরুণের মরদেহ উদ্ধার
সেপটিক ট্যাংক থেকে ৪ তরুণের মরদেহ উদ্ধার

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি সামরিক বহরে কাসাম বিগ্রেডের হামলা
ইসরায়েলি সামরিক বহরে কাসাম বিগ্রেডের হামলা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!
ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড
পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলবিরোধী মন্তব্যে জাতিসংঘ দূতের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
ইসরায়েলবিরোধী মন্তব্যে জাতিসংঘ দূতের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াটসঅ্যাপকে টক্কর দিতে আসছে বিটচ্যাট, চলবে ইন্টারনেট ছাড়াই
হোয়াটসঅ্যাপকে টক্কর দিতে আসছে বিটচ্যাট, চলবে ইন্টারনেট ছাড়াই

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল
পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরের মধ্যে ঝড় হতে পারে যে সাত অঞ্চলে
দুপুরের মধ্যে ঝড় হতে পারে যে সাত অঞ্চলে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস
ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর
ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩
লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় আধুনিক ‘বন্দিশিবির’ গড়ার পরিকল্পনা ইসরায়েলের
গাজায় আধুনিক ‘বন্দিশিবির’ গড়ার পরিকল্পনা ইসরায়েলের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসির রেকর্ড গড়া রাতে জয় পেল ইন্টার মায়ামি
মেসির রেকর্ড গড়া রাতে জয় পেল ইন্টার মায়ামি

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন
পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মতিঝিল আইডিয়ালে পাসের হার ৯৭.৯৫ শতাংশ
মতিঝিল আইডিয়ালে পাসের হার ৯৭.৯৫ শতাংশ

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ
শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন

সম্পাদকীয়

নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি

সম্পাদকীয়

পালিয়ে গেছে দস্যি ছেলে
পালিয়ে গেছে দস্যি ছেলে

ডাংগুলি