শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০১ ফেব্রুয়ারি, ২০২০

রোহিঙ্গাদের পক্ষে রায় : অতঃপর?

বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক
প্রিন্ট ভার্সন
রোহিঙ্গাদের পক্ষে রায় : অতঃপর?

গত ২৩ জানুয়ারি আন্তর্জাতিক আদালত যে রায় দিয়েছে, তা আক্ষরিক অর্থেই উল্লাস করার মতো। বঙ্গবন্ধু বর্ষের শুরুর মাসে বাংলাদেশের জন্য এর চেয়ে বেশি গৌরবের কোনো উপহার হতে পারত না। এই অন্তর্বর্তীকালীন রায় বিশ্বমানবতার জয়, মানবাধিকারের জয়, জয় বাংলাদেশের বর্তমান সরকারের সার্থক কূটনীতির।

এ রায় বাংলাদেশের মানুষের মনে একদিকে যেমন স্বস্তি ও প্রশান্তি এনেছে, অন্যদিকে তেমন ছড়িয়ে দিয়েছে অগণিত প্রশ্ন যার ভিত্তি এ রায়ের অনিশ্চিত ভবিষ্যতে। অনেকের মনেই প্রশ্ন এ রায়ে আমরা কী পেলাম, রায়ের ভবিষ্যৎ কী ইত্যাদি।

একজন আশাবাদী হিসেবে আমার ধারণা ইতিবাচক। প্রথমত ২৩ তারিখের অন্তর্বর্তীকালীন আদেশের সবচেয়ে বড় প্রাপ্তি ছিল এই মর্মে ঘোষণা যে, এ মামলাটি আইসিজেতে চলতে পারে। এ মামলাটি আইসিজেতে চলতে পারে না এ কথাটি বলার জন্যই স্বয়ং সু চি দ্রুততম গতিতে ছুটে চলে গিয়েছিলেন হেগে। তিনি সম্ভবত তার কৌঁসুলিদের কাছ থেকে এ মর্মে ভ্রান্ত উপদেশ পেয়েছিলেন যে মামলাটি চলতে পারে না।

আন্তর্জাতিক আইন বিশেষজ্ঞদের ধারণার প্রতিফলন ঘটিয়ে আইসিজে সু চির এ যুক্তি প্রত্যাখ্যান করেছে। এ মামলা মূল শুনানিতে যেতে বেশ কয়েক বছর লাগবে বিধায় সেদিন যে চারটি অন্তর্বর্তীকালীন নির্দেশনা আইসিজে দিয়েছে সেগুলো বিশেষভাবে তাৎপর্যপূর্ণ কেননা মূল শুনানি শেষে চূড়ান্ত আদেশ না হওয়া পর্যন্ত আমাদের পাথেয় হচ্ছে এই অন্তর্বর্তীকালীন নির্দেশনাসমূহ। সৌভাগ্যবশত এ নির্দেশনাগুলো পূরণ হলে বাংলাদেশে অবস্থানরত রোহিঙ্গাদের নিজ দেশ মিয়ানমারে ফিরে যাওয়ার কিছু পরিস্থিতি সৃষ্টি হবে কেননা এই চার নির্দেশনার অন্যতম হচ্ছে মিয়ানমারে রোহিঙ্গাদের জন্য নিরাপদ পরিস্থিতি সৃষ্টি করা। আইসিজে এ নির্দেশনা দিয়েছে মিয়ানমার যেন ১৯৮৪ সালের গণহত্যা কনভেনশন অনুযায়ী রোহিঙ্গাদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করে। এ ছাড়া এ ব্যাপারে মিয়ানমার কী কী পদক্ষেপ নিল নিয়মিত তা আইসিজেকে জানানো। আরও যে নির্দেশনা রয়েছে তা হলো, অচিরেই অপরাধীদের বিচারের আওতায় আনা এবং তথ্য-প্রমাণ যেন নষ্ট না হয়, তার নিশ্চয়তা। অনেকে মনে করছেন আইসিজে এই মর্মে রায় দিয়ে দিয়েছে যে, মিয়ানমারে গণহত্যা হয়েছে। এ ধারণা ভুল। যে আদেশগুলো দেওয়া হয়েছে সেগুলো অন্তর্বর্তীকালীন। মামলার চূড়ান্ত শুনানি শেষ হওয়ার আগে কোনো আদালতই মূল প্রশ্নের ব্যাপারে ঘোষণা, অর্থাৎ এ ক্ষেত্রে গণহত্যা হয়েছে মর্মে ঘোষণা, দিতে পারে না। এ ব্যাপারে সিদ্ধান্ত হবে চূড়ান্ত শুনানির পর। আইসিজে আরও কটি অন্তর্বর্তী আদেশ দিতে পারত, কিন্তু দেয়নি যা গাম্বিয়া চেয়েছিল, যেমন মিয়ানমারে পর্যবেক্ষক পাঠানোর নির্দেশ। আরও একটি গুরুত্বপূর্ণ অন্তর্বর্তীকালীন নির্দেশনা যা গাম্বিয়া চেয়েছিল কিন্তু আদালত দেয়নি তা হলো এই মর্মে আদেশ যে, মিয়ানমারে যেসব অপরাধ ঘটানো হয়েছে যথা- গণহত্যা, বিচারবহির্র্ভূত হত্যা, যৌন সহিংসতা এবং ঘরবাড়ি ধ্বংসকে জেনোসাইড কনভেনশনের অপরাধ হিসেবে গণ্য করে অন্তর্বর্তীকালীন ঘোষণা।

পর্যবেক্ষক নিয়োগের আদেশ দিলে সেটি খুবই ফলপ্রসূ হতো এ কারণে যে, মিয়ানমার আইসিজের আদেশমতো কাজ করছে কিনা, পর্যবেক্ষকরা তা নিশ্চিত করতে পারতেন। যা হোক, গাম্বিয়া প্রয়োজনে ভবিষ্যতে পর্যবেক্ষক নিয়োগের জন্য অন্তর্বর্তীকালীন দরখাস্ত করতে পারবে, কেননা রায়ে আইসিজে বলেছে, মিয়ানমারকে পর্যায়ক্রমে রোহিঙ্গাদের সম্পর্কে প্রতিবেদন দিতে হবে এবং গাম্বিয়া সে প্রতিবেদন পাওয়ার পর আইসিজের দ্বারস্থ হতে পারবে। তাই ভবিষ্যতে পর্যবেক্ষক পাঠানোর অন্তর্বর্তীকালীন আদেশ চেয়ে আবেদনের পথ খোলা থাকবে। অনেকের মনে প্রশ্ন, মিয়ানমার আইসিজের রায় ও নির্দেশনা মানতে বাধ্য কিনা। আইসিজে হচ্ছে জাতিসংঘের ছয়টি অঙ্গের একটি। জাতিসংঘ সনদের ৯৪ অনুচ্ছেদে এই মর্মে পরিষ্কার নির্দেশনা রয়েছে যে, প্রতিটি সদস্য রাষ্ট্রই আইসিজের রায় এবং আদেশ মানতে বাধ্য। সুতরাং আইসিজের আদেশ অমান্য করা মানে শুধু আন্তর্জাতিক আইন অমান্য করাই নয়, বরং জাতিসংঘের সনদ লঙ্ঘন করা। তবে রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থায় আদালতসমূহ যেমন তাদের রায় পুলিশ এবং অন্যান্য কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে বাস্তবায়ন করতে পারে, আন্তর্জাতিক বিচারব্যবস্থায় তা সম্ভব নয়, কেননা সব রাষ্ট্রই সার্বভৌম বিধায় কোনো প্রয়োগকারী বাহ্যিক কর্তৃপক্ষকে কোনো সার্বভৌম রাষ্ট্রে তার ইচ্ছার বিরুদ্ধে পাঠানো সম্ভব নয়। (নিরাপত্তা পরিষদের সিদ্ধান্ত ছাড়া) তা ছাড়া জাতিসংঘের কোনো পুলিশ বাহিনীও নেই আইসিজের রায় বাস্তবায়নের জন্য। অনেকে ভুল করে ইন্টারপোলকে জাতিসংঘের পুলিশ বলে মনে করে। এটি ঠিক নয়। ইন্টারপোল বিশ্বের বিভিন্ন দেশের পুলিশ বাহিনীসমূহের একটি সমিতি মাত্র। যদিও বিভিন্ন দেশের এবং জাতিসংঘের বিভিন্ন দাফতরিক নথিতে ইন্টারপোলের উল্লেখ রয়েছে, তবু পৃথিবীর কোনো দেশেই ইন্টারপোলের কোনো স্টেচুটারি অবস্থান নেই। আইসিজের রায় অমান্য করার অর্থ জাতিসংঘের সনদ লঙ্ঘন করা বিধায় আইসিজের রায় অমান্য করার ঘটনা খুবই কম। তবে রায় লঙ্ঘনের কিছু নজির যে নেই, তা নয়। আইসিজে ১৯৮৪ সালে নিকারাগুয়ার পক্ষে রায় দিলে স্বয়ং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র সে রায় লঙ্ঘন করেছিল। ১৯৭৩ সালে ফ্রান্স আইসিজের অন্তর্বর্তীকালীন নিষেধাজ্ঞা ভঙ্গ করে আণবিক পরীক্ষা চালিয়েছিল, ১৯৪৫ সালে আইসিজে যুক্তরাজ্যকে ক্ষতিপূরণ প্রদান করার জন্য আলবেনিয়াকে নির্দেশ দিলেও আলবেনিয়া তা মান্য করেনি।

আইসিজের রায় অমান্য করলে একমাত্র প্রতিকার হচ্ছে নিরাপত্তা পরিষদের দ্বারস্থ হওয়া। জাতিসংঘ সনদের ৯৪(২) অনুচ্ছেদ রায়প্রাপ্ত দেশকে এ অধিকার দিয়েছে। তবে নিরাপত্তা পরিষদ কী সিদ্ধান্ত নেবে বা আদৌ কোনো সিদ্ধান্ত নেবে কিনা তা সম্পূর্ণরূপে নিরাপত্তা পরিষদের ব্যাপার, যেখানে ভোট ও ভেটো দুটোই চলে। আইসিজে নিরাপত্তা পরিষদকে বাধ্য করতে পারে না। আইসিজের দেওয়া চারটি আদেশই বিচারপতিদের সর্বসম্মত নির্দেশনা হওয়ায় এগুলো অনেক ভারিক্কি ওজনের। তাই মিয়ানমার আন্তর্জাতিকভাবে প্রচ- চাপের মুখে পড়বে এই নির্দেশনাসমূহ মান্য করতে। চূড়ান্ত আদেশের জন্য গাম্বিয়া তার আরজিতে যা চেয়েছে তার মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণটি হলো- এই মর্মে ঘোষণা এবং নির্দেশনা যে, বিতাড়িত বা বিতাড়িত হতে বাধ্য করা রোহিঙ্গাদের মিয়ানমারের নাগরিকত্বের পূর্ণ অধিকার এবং মর্যাদাসহ নিরাপদে মিয়ানমারে ফিরে যাওয়ার পরিস্থিতি সৃষ্টি করা এবং ঘটিত অপরাধসমূহের পুনরাবৃত্তি যেন না হয় তার নিশ্চয়তা। গাম্বিয়া তার আরজিতে এই মর্মে নালিশ করেছে যে, মিয়ানমার জাতিগত নিধন (এবহড়পরফব) করেছে, তা করার ষড়যন্ত্র করেছে, জনগণকে এসব করার জন্য উৎসাহিত করেছে, এসব অপরাধ বন্ধ করতে, অপরাধীদের সাজা দিতে এবং প্রয়োজনীয় আইন প্রণয়নে ব্যর্থ হয়েছে। আরজিতে আরও বলা হয়েছে, অপরাধীদের যেন ফৌজদারি বিচারের আওতায় আনা হয়।

আইসিজের রায় বা নির্দেশনার বিরুদ্ধে কোনো আপিল হয় না। অন্তর্বর্তীকালীন নির্দেশনাগুলো থেকে এটা আশা করা যায় যে, চূড়ান্ত আদেশেও গাম্বিয়ার প্রার্থিত আদেশসমূহ থাকবে, বিশেষত এই কারণে যে, অন্তর্বর্তীকালীন আদেশসমূহ হয়েছে ১৭ বিচারপতির সবার সর্বসম্মতিক্রমে।

মিয়ানমারের প্রাথমিক ধারণা ছিল, আইসিজেতে এ মামলা চলতে পারে না বলে তাদের প্রার্থনা গৃহীত হবে। কিন্তু আদালত তাদের সেই যুক্তি নাকচ করায় মিয়ানমারের মোহভঙ্গ হয়েছে। অনেক আন্তর্জাতিক বিশেষজ্ঞ মনে করছেন, মিয়ানমার, বিশেষ করে সু চি আরও অধিক আন্তর্জাতিক লাঞ্ছনা ও নিন্দা এড়ানোর জন্য সম্ভবত চূড়ান্ত শুনানির আগেই রোহিঙ্গাদের বিরুদ্ধে পরিচালিত অপরাধসমূহ বন্ধ করে বাংলাদেশে অবস্থানরত রোহিঙ্গাদের ফিরিয়ে নিতে উদ্যোগী হবেন। বিশেষজ্ঞদের এ ধরনের মতামতের পক্ষে যুক্তি রয়েছে। একদিকে আইসিজে যেমন অপরাধীদের ফৌজদারি বিচারের নির্দেশনা দিয়েছে, অন্যদিকে আন্তর্জাতিক ফৌজদারি আদালতের (আইসিসি) প্রসিকিউটরও এরই মধ্যে উক্ত আদালতের প্রাকবিচার চেম্বারের অনুমোদন পেয়ে তদন্তকাজ শুরু করে দিয়েছেন। আইসিসি জাতিসংঘের অংশ নয়, এটি রোম চুক্তি নামক একটি বহুজাতিক চুক্তির সৃষ্টি। এ আদালত জেনোসাইড এবং মানবতাবিরোধী অপরাধসহ চারটি অপরাধের বিচার করতে পারে। তবে অপরাধ হতে হবে চুক্তিভুক্ত দেশে। মিয়ানমার চুক্তিভুক্ত দেশ না হলেও রোহিঙ্গাদের বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচার করতে পারবে এই কারণে যে, মানবতাবিরোধী অপরাধের সংজ্ঞার মধ্যে রয়েছে দেশান্তর করা আর এই অপরাধ তখনই সংঘটিত হয় যখন বিতাড়িত ভুক্তভোগী অন্য দেশের মাটিতে পা রাখেন, অর্থাৎ এ ক্ষেত্রে বাংলাদেশে। বাংলাদেশ রোম চুক্তিভুক্ত হওয়ায় এ অপরাধটি বাংলাদেশের মাটিতে ঘটে যাওয়ায় আইসিসি এ অপরাধের জন্য সু চিসহ মিয়ানমারের সেসব ব্যক্তি এ অপরাধ সংঘটনে ভূমিকা পালন করেছেন বা অপরাধ ঠেকাতে ব্যর্থ হয়েছেন, তাদের বিচার করতে এবং সাজা দিতে পারবে। আইসিসি আইসিজের মতো দেওয়ানি আদালত নয়। এটি ফৌজদারি আদালত, যেটি সর্বোচ্চ যাবজ্জীবন কারাদন্ডের আদেশ দিতে পারে।

তদন্ত শুরু হয়ে যাওয়ায় এখনই প্রসিকিউটর সু চিসহ অন্য অপরাধীদের গ্রেফতারের জন্য পরোয়ানা জারির আদেশ চাইতে পারেন। গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির সঙ্গে সঙ্গে আইসিসি রোম চুক্তিভুক্ত সব দেশকে বলতে পারে পরোয়ানায় নামীয় ব্যক্তিদের গ্রেফতার করে আইসিসির কাছে হস্তান্তর করতে। এমন একটি পরোয়ানা সুদানের সম্প্রতি ক্ষমতাচ্যুত রাষ্ট্রপতি ওমর আল বশিরের ওপর জারি রয়েছে যার কারণে বশির রাষ্ট্রপতি থাকাকালে এ ভয়ে কোনো দেশে যেতেন না যে সে দেশ তাকে আইসিসিতে সোপর্দ করে দিতে পারে। সু চির এবং তার অপরাধী জেনারেলদেরও একই অবস্থা হতে পারে- এই ভয়ে তারা রোহিঙ্গাদের ফিরিয়ে নেওয়া এবং অপরাধসমূহ বন্ধ করার প্রস্তুতি নিতে পারেন বিষয়টি বেশি দূরে গড়ানোর আগে। তা ছাড়া আন্তর্জাতিকভাবে একঘরে হওয়ার সম্ভাবনা তো রয়েছেই। তার পরও বাংলাদেশের কূটনৈতিক প্রচেষ্টার ওপর অনেক কিছু নির্ভর করবে। মিয়ানমার যদি রায় বা নির্দেশনা না মানে তবে গাম্বিয়াকে নিরাপত্তা পরিষদে যেতে হবে এবং এজন্যই নিরাপত্তা পরিষদে জোরালো কূটনৈতিক প্রচেষ্টার প্রয়োজন রয়েছে। প্রাথমিক ঘোষণা ও নির্দেশনার পর চীন এবং রাশিয়া তাদের মত পরিবর্তন করতে পারে বলেও অনেক আন্তর্জাতিক বিশেষজ্ঞ মনে করছেন।

               লেখক : সুপ্রিম কোর্টের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি।

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
দেশের সব গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ ৭২ ঘণ্টা বন্ধ রাখার পরামর্শ
দেশের সব গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ ৭২ ঘণ্টা বন্ধ রাখার পরামর্শ

১ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জামাতে নফল নামাজের আয়োজন
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জামাতে নফল নামাজের আয়োজন

৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ক্ষতিগ্রস্ত ভবনগুলোর নিরাপত্তাঝুঁকি খতিয়ে দেখতে তদন্ত কমিটি
ক্ষতিগ্রস্ত ভবনগুলোর নিরাপত্তাঝুঁকি খতিয়ে দেখতে তদন্ত কমিটি

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

৩৬ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

সর্বদা পরকালের জন্য প্রস্তুত থাকার গুরুত্ব
সর্বদা পরকালের জন্য প্রস্তুত থাকার গুরুত্ব

৪৪ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ফিলিস্তিনে ইসহাক (আ.)-এর স্মৃতি ও সমাধি
ফিলিস্তিনে ইসহাক (আ.)-এর স্মৃতি ও সমাধি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন
রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল
ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা
দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা
ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়
কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা