শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০১ ফেব্রুয়ারি, ২০২০

রোহিঙ্গাদের পক্ষে রায় : অতঃপর?

বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক
প্রিন্ট ভার্সন
রোহিঙ্গাদের পক্ষে রায় : অতঃপর?

গত ২৩ জানুয়ারি আন্তর্জাতিক আদালত যে রায় দিয়েছে, তা আক্ষরিক অর্থেই উল্লাস করার মতো। বঙ্গবন্ধু বর্ষের শুরুর মাসে বাংলাদেশের জন্য এর চেয়ে বেশি গৌরবের কোনো উপহার হতে পারত না। এই অন্তর্বর্তীকালীন রায় বিশ্বমানবতার জয়, মানবাধিকারের জয়, জয় বাংলাদেশের বর্তমান সরকারের সার্থক কূটনীতির।

এ রায় বাংলাদেশের মানুষের মনে একদিকে যেমন স্বস্তি ও প্রশান্তি এনেছে, অন্যদিকে তেমন ছড়িয়ে দিয়েছে অগণিত প্রশ্ন যার ভিত্তি এ রায়ের অনিশ্চিত ভবিষ্যতে। অনেকের মনেই প্রশ্ন এ রায়ে আমরা কী পেলাম, রায়ের ভবিষ্যৎ কী ইত্যাদি।

একজন আশাবাদী হিসেবে আমার ধারণা ইতিবাচক। প্রথমত ২৩ তারিখের অন্তর্বর্তীকালীন আদেশের সবচেয়ে বড় প্রাপ্তি ছিল এই মর্মে ঘোষণা যে, এ মামলাটি আইসিজেতে চলতে পারে। এ মামলাটি আইসিজেতে চলতে পারে না এ কথাটি বলার জন্যই স্বয়ং সু চি দ্রুততম গতিতে ছুটে চলে গিয়েছিলেন হেগে। তিনি সম্ভবত তার কৌঁসুলিদের কাছ থেকে এ মর্মে ভ্রান্ত উপদেশ পেয়েছিলেন যে মামলাটি চলতে পারে না।

আন্তর্জাতিক আইন বিশেষজ্ঞদের ধারণার প্রতিফলন ঘটিয়ে আইসিজে সু চির এ যুক্তি প্রত্যাখ্যান করেছে। এ মামলা মূল শুনানিতে যেতে বেশ কয়েক বছর লাগবে বিধায় সেদিন যে চারটি অন্তর্বর্তীকালীন নির্দেশনা আইসিজে দিয়েছে সেগুলো বিশেষভাবে তাৎপর্যপূর্ণ কেননা মূল শুনানি শেষে চূড়ান্ত আদেশ না হওয়া পর্যন্ত আমাদের পাথেয় হচ্ছে এই অন্তর্বর্তীকালীন নির্দেশনাসমূহ। সৌভাগ্যবশত এ নির্দেশনাগুলো পূরণ হলে বাংলাদেশে অবস্থানরত রোহিঙ্গাদের নিজ দেশ মিয়ানমারে ফিরে যাওয়ার কিছু পরিস্থিতি সৃষ্টি হবে কেননা এই চার নির্দেশনার অন্যতম হচ্ছে মিয়ানমারে রোহিঙ্গাদের জন্য নিরাপদ পরিস্থিতি সৃষ্টি করা। আইসিজে এ নির্দেশনা দিয়েছে মিয়ানমার যেন ১৯৮৪ সালের গণহত্যা কনভেনশন অনুযায়ী রোহিঙ্গাদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করে। এ ছাড়া এ ব্যাপারে মিয়ানমার কী কী পদক্ষেপ নিল নিয়মিত তা আইসিজেকে জানানো। আরও যে নির্দেশনা রয়েছে তা হলো, অচিরেই অপরাধীদের বিচারের আওতায় আনা এবং তথ্য-প্রমাণ যেন নষ্ট না হয়, তার নিশ্চয়তা। অনেকে মনে করছেন আইসিজে এই মর্মে রায় দিয়ে দিয়েছে যে, মিয়ানমারে গণহত্যা হয়েছে। এ ধারণা ভুল। যে আদেশগুলো দেওয়া হয়েছে সেগুলো অন্তর্বর্তীকালীন। মামলার চূড়ান্ত শুনানি শেষ হওয়ার আগে কোনো আদালতই মূল প্রশ্নের ব্যাপারে ঘোষণা, অর্থাৎ এ ক্ষেত্রে গণহত্যা হয়েছে মর্মে ঘোষণা, দিতে পারে না। এ ব্যাপারে সিদ্ধান্ত হবে চূড়ান্ত শুনানির পর। আইসিজে আরও কটি অন্তর্বর্তী আদেশ দিতে পারত, কিন্তু দেয়নি যা গাম্বিয়া চেয়েছিল, যেমন মিয়ানমারে পর্যবেক্ষক পাঠানোর নির্দেশ। আরও একটি গুরুত্বপূর্ণ অন্তর্বর্তীকালীন নির্দেশনা যা গাম্বিয়া চেয়েছিল কিন্তু আদালত দেয়নি তা হলো এই মর্মে আদেশ যে, মিয়ানমারে যেসব অপরাধ ঘটানো হয়েছে যথা- গণহত্যা, বিচারবহির্র্ভূত হত্যা, যৌন সহিংসতা এবং ঘরবাড়ি ধ্বংসকে জেনোসাইড কনভেনশনের অপরাধ হিসেবে গণ্য করে অন্তর্বর্তীকালীন ঘোষণা।

পর্যবেক্ষক নিয়োগের আদেশ দিলে সেটি খুবই ফলপ্রসূ হতো এ কারণে যে, মিয়ানমার আইসিজের আদেশমতো কাজ করছে কিনা, পর্যবেক্ষকরা তা নিশ্চিত করতে পারতেন। যা হোক, গাম্বিয়া প্রয়োজনে ভবিষ্যতে পর্যবেক্ষক নিয়োগের জন্য অন্তর্বর্তীকালীন দরখাস্ত করতে পারবে, কেননা রায়ে আইসিজে বলেছে, মিয়ানমারকে পর্যায়ক্রমে রোহিঙ্গাদের সম্পর্কে প্রতিবেদন দিতে হবে এবং গাম্বিয়া সে প্রতিবেদন পাওয়ার পর আইসিজের দ্বারস্থ হতে পারবে। তাই ভবিষ্যতে পর্যবেক্ষক পাঠানোর অন্তর্বর্তীকালীন আদেশ চেয়ে আবেদনের পথ খোলা থাকবে। অনেকের মনে প্রশ্ন, মিয়ানমার আইসিজের রায় ও নির্দেশনা মানতে বাধ্য কিনা। আইসিজে হচ্ছে জাতিসংঘের ছয়টি অঙ্গের একটি। জাতিসংঘ সনদের ৯৪ অনুচ্ছেদে এই মর্মে পরিষ্কার নির্দেশনা রয়েছে যে, প্রতিটি সদস্য রাষ্ট্রই আইসিজের রায় এবং আদেশ মানতে বাধ্য। সুতরাং আইসিজের আদেশ অমান্য করা মানে শুধু আন্তর্জাতিক আইন অমান্য করাই নয়, বরং জাতিসংঘের সনদ লঙ্ঘন করা। তবে রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থায় আদালতসমূহ যেমন তাদের রায় পুলিশ এবং অন্যান্য কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে বাস্তবায়ন করতে পারে, আন্তর্জাতিক বিচারব্যবস্থায় তা সম্ভব নয়, কেননা সব রাষ্ট্রই সার্বভৌম বিধায় কোনো প্রয়োগকারী বাহ্যিক কর্তৃপক্ষকে কোনো সার্বভৌম রাষ্ট্রে তার ইচ্ছার বিরুদ্ধে পাঠানো সম্ভব নয়। (নিরাপত্তা পরিষদের সিদ্ধান্ত ছাড়া) তা ছাড়া জাতিসংঘের কোনো পুলিশ বাহিনীও নেই আইসিজের রায় বাস্তবায়নের জন্য। অনেকে ভুল করে ইন্টারপোলকে জাতিসংঘের পুলিশ বলে মনে করে। এটি ঠিক নয়। ইন্টারপোল বিশ্বের বিভিন্ন দেশের পুলিশ বাহিনীসমূহের একটি সমিতি মাত্র। যদিও বিভিন্ন দেশের এবং জাতিসংঘের বিভিন্ন দাফতরিক নথিতে ইন্টারপোলের উল্লেখ রয়েছে, তবু পৃথিবীর কোনো দেশেই ইন্টারপোলের কোনো স্টেচুটারি অবস্থান নেই। আইসিজের রায় অমান্য করার অর্থ জাতিসংঘের সনদ লঙ্ঘন করা বিধায় আইসিজের রায় অমান্য করার ঘটনা খুবই কম। তবে রায় লঙ্ঘনের কিছু নজির যে নেই, তা নয়। আইসিজে ১৯৮৪ সালে নিকারাগুয়ার পক্ষে রায় দিলে স্বয়ং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র সে রায় লঙ্ঘন করেছিল। ১৯৭৩ সালে ফ্রান্স আইসিজের অন্তর্বর্তীকালীন নিষেধাজ্ঞা ভঙ্গ করে আণবিক পরীক্ষা চালিয়েছিল, ১৯৪৫ সালে আইসিজে যুক্তরাজ্যকে ক্ষতিপূরণ প্রদান করার জন্য আলবেনিয়াকে নির্দেশ দিলেও আলবেনিয়া তা মান্য করেনি।

আইসিজের রায় অমান্য করলে একমাত্র প্রতিকার হচ্ছে নিরাপত্তা পরিষদের দ্বারস্থ হওয়া। জাতিসংঘ সনদের ৯৪(২) অনুচ্ছেদ রায়প্রাপ্ত দেশকে এ অধিকার দিয়েছে। তবে নিরাপত্তা পরিষদ কী সিদ্ধান্ত নেবে বা আদৌ কোনো সিদ্ধান্ত নেবে কিনা তা সম্পূর্ণরূপে নিরাপত্তা পরিষদের ব্যাপার, যেখানে ভোট ও ভেটো দুটোই চলে। আইসিজে নিরাপত্তা পরিষদকে বাধ্য করতে পারে না। আইসিজের দেওয়া চারটি আদেশই বিচারপতিদের সর্বসম্মত নির্দেশনা হওয়ায় এগুলো অনেক ভারিক্কি ওজনের। তাই মিয়ানমার আন্তর্জাতিকভাবে প্রচ- চাপের মুখে পড়বে এই নির্দেশনাসমূহ মান্য করতে। চূড়ান্ত আদেশের জন্য গাম্বিয়া তার আরজিতে যা চেয়েছে তার মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণটি হলো- এই মর্মে ঘোষণা এবং নির্দেশনা যে, বিতাড়িত বা বিতাড়িত হতে বাধ্য করা রোহিঙ্গাদের মিয়ানমারের নাগরিকত্বের পূর্ণ অধিকার এবং মর্যাদাসহ নিরাপদে মিয়ানমারে ফিরে যাওয়ার পরিস্থিতি সৃষ্টি করা এবং ঘটিত অপরাধসমূহের পুনরাবৃত্তি যেন না হয় তার নিশ্চয়তা। গাম্বিয়া তার আরজিতে এই মর্মে নালিশ করেছে যে, মিয়ানমার জাতিগত নিধন (এবহড়পরফব) করেছে, তা করার ষড়যন্ত্র করেছে, জনগণকে এসব করার জন্য উৎসাহিত করেছে, এসব অপরাধ বন্ধ করতে, অপরাধীদের সাজা দিতে এবং প্রয়োজনীয় আইন প্রণয়নে ব্যর্থ হয়েছে। আরজিতে আরও বলা হয়েছে, অপরাধীদের যেন ফৌজদারি বিচারের আওতায় আনা হয়।

আইসিজের রায় বা নির্দেশনার বিরুদ্ধে কোনো আপিল হয় না। অন্তর্বর্তীকালীন নির্দেশনাগুলো থেকে এটা আশা করা যায় যে, চূড়ান্ত আদেশেও গাম্বিয়ার প্রার্থিত আদেশসমূহ থাকবে, বিশেষত এই কারণে যে, অন্তর্বর্তীকালীন আদেশসমূহ হয়েছে ১৭ বিচারপতির সবার সর্বসম্মতিক্রমে।

মিয়ানমারের প্রাথমিক ধারণা ছিল, আইসিজেতে এ মামলা চলতে পারে না বলে তাদের প্রার্থনা গৃহীত হবে। কিন্তু আদালত তাদের সেই যুক্তি নাকচ করায় মিয়ানমারের মোহভঙ্গ হয়েছে। অনেক আন্তর্জাতিক বিশেষজ্ঞ মনে করছেন, মিয়ানমার, বিশেষ করে সু চি আরও অধিক আন্তর্জাতিক লাঞ্ছনা ও নিন্দা এড়ানোর জন্য সম্ভবত চূড়ান্ত শুনানির আগেই রোহিঙ্গাদের বিরুদ্ধে পরিচালিত অপরাধসমূহ বন্ধ করে বাংলাদেশে অবস্থানরত রোহিঙ্গাদের ফিরিয়ে নিতে উদ্যোগী হবেন। বিশেষজ্ঞদের এ ধরনের মতামতের পক্ষে যুক্তি রয়েছে। একদিকে আইসিজে যেমন অপরাধীদের ফৌজদারি বিচারের নির্দেশনা দিয়েছে, অন্যদিকে আন্তর্জাতিক ফৌজদারি আদালতের (আইসিসি) প্রসিকিউটরও এরই মধ্যে উক্ত আদালতের প্রাকবিচার চেম্বারের অনুমোদন পেয়ে তদন্তকাজ শুরু করে দিয়েছেন। আইসিসি জাতিসংঘের অংশ নয়, এটি রোম চুক্তি নামক একটি বহুজাতিক চুক্তির সৃষ্টি। এ আদালত জেনোসাইড এবং মানবতাবিরোধী অপরাধসহ চারটি অপরাধের বিচার করতে পারে। তবে অপরাধ হতে হবে চুক্তিভুক্ত দেশে। মিয়ানমার চুক্তিভুক্ত দেশ না হলেও রোহিঙ্গাদের বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচার করতে পারবে এই কারণে যে, মানবতাবিরোধী অপরাধের সংজ্ঞার মধ্যে রয়েছে দেশান্তর করা আর এই অপরাধ তখনই সংঘটিত হয় যখন বিতাড়িত ভুক্তভোগী অন্য দেশের মাটিতে পা রাখেন, অর্থাৎ এ ক্ষেত্রে বাংলাদেশে। বাংলাদেশ রোম চুক্তিভুক্ত হওয়ায় এ অপরাধটি বাংলাদেশের মাটিতে ঘটে যাওয়ায় আইসিসি এ অপরাধের জন্য সু চিসহ মিয়ানমারের সেসব ব্যক্তি এ অপরাধ সংঘটনে ভূমিকা পালন করেছেন বা অপরাধ ঠেকাতে ব্যর্থ হয়েছেন, তাদের বিচার করতে এবং সাজা দিতে পারবে। আইসিসি আইসিজের মতো দেওয়ানি আদালত নয়। এটি ফৌজদারি আদালত, যেটি সর্বোচ্চ যাবজ্জীবন কারাদন্ডের আদেশ দিতে পারে।

তদন্ত শুরু হয়ে যাওয়ায় এখনই প্রসিকিউটর সু চিসহ অন্য অপরাধীদের গ্রেফতারের জন্য পরোয়ানা জারির আদেশ চাইতে পারেন। গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির সঙ্গে সঙ্গে আইসিসি রোম চুক্তিভুক্ত সব দেশকে বলতে পারে পরোয়ানায় নামীয় ব্যক্তিদের গ্রেফতার করে আইসিসির কাছে হস্তান্তর করতে। এমন একটি পরোয়ানা সুদানের সম্প্রতি ক্ষমতাচ্যুত রাষ্ট্রপতি ওমর আল বশিরের ওপর জারি রয়েছে যার কারণে বশির রাষ্ট্রপতি থাকাকালে এ ভয়ে কোনো দেশে যেতেন না যে সে দেশ তাকে আইসিসিতে সোপর্দ করে দিতে পারে। সু চির এবং তার অপরাধী জেনারেলদেরও একই অবস্থা হতে পারে- এই ভয়ে তারা রোহিঙ্গাদের ফিরিয়ে নেওয়া এবং অপরাধসমূহ বন্ধ করার প্রস্তুতি নিতে পারেন বিষয়টি বেশি দূরে গড়ানোর আগে। তা ছাড়া আন্তর্জাতিকভাবে একঘরে হওয়ার সম্ভাবনা তো রয়েছেই। তার পরও বাংলাদেশের কূটনৈতিক প্রচেষ্টার ওপর অনেক কিছু নির্ভর করবে। মিয়ানমার যদি রায় বা নির্দেশনা না মানে তবে গাম্বিয়াকে নিরাপত্তা পরিষদে যেতে হবে এবং এজন্যই নিরাপত্তা পরিষদে জোরালো কূটনৈতিক প্রচেষ্টার প্রয়োজন রয়েছে। প্রাথমিক ঘোষণা ও নির্দেশনার পর চীন এবং রাশিয়া তাদের মত পরিবর্তন করতে পারে বলেও অনেক আন্তর্জাতিক বিশেষজ্ঞ মনে করছেন।

               লেখক : সুপ্রিম কোর্টের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
সর্বশেষ খবর
দুটি ছবি থেকে বাদ, তবুও নিজের অবস্থানে অটল দীপিকা
দুটি ছবি থেকে বাদ, তবুও নিজের অবস্থানে অটল দীপিকা

৩৭ মিনিট আগে | শোবিজ

যেসব কাজে পরস্পরকে সহযোগিতা করা আবশ্যক
যেসব কাজে পরস্পরকে সহযোগিতা করা আবশ্যক

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রাচীন মিসরীয় সভ্যতার নানা দিক
প্রাচীন মিসরীয় সভ্যতার নানা দিক

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

রাজস্থানে শুটিং চলাকালীন অল্পের জন্য প্রাণে বেঁচেছিলেন বিবেক
রাজস্থানে শুটিং চলাকালীন অল্পের জন্য প্রাণে বেঁচেছিলেন বিবেক

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এবার বিমানবন্দর রেলস্টেশনে ককটেল বিস্ফোরণ
এবার বিমানবন্দর রেলস্টেশনে ককটেল বিস্ফোরণ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাজারীবাগ বেড়িবাঁধে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে আগুন
হাজারীবাগ বেড়িবাঁধে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে আগুন

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে পৃথক দুর্ঘটনায় দুই পথচারীর মৃত্যু
মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে পৃথক দুর্ঘটনায় দুই পথচারীর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও
সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জলবায়ু অর্থায়ন কোনো দরকষাকষির বিষয় নয়, টিকে থাকার প্রশ্ন: ফরিদা আখতার
জলবায়ু অর্থায়ন কোনো দরকষাকষির বিষয় নয়, টিকে থাকার প্রশ্ন: ফরিদা আখতার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জর্জিয়াকে ৪-০ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপের দুয়ারে স্পেন
জর্জিয়াকে ৪-০ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপের দুয়ারে স্পেন

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে কুইজ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত
মুন্সীগঞ্জে কুইজ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকুন্দিয়ায় আগুনে পুড়ল চার দোকান
পাকুন্দিয়ায় আগুনে পুড়ল চার দোকান

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে ইয়াবাসহ দুই যুবক আটক
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে ইয়াবাসহ দুই যুবক আটক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আগারগাঁওয়ে ককটেল বিস্ফোরণ
আগারগাঁওয়ে ককটেল বিস্ফোরণ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সেনেগালকে হারিয়ে প্রতিশোধ নিল ব্রাজিল
সেনেগালকে হারিয়ে প্রতিশোধ নিল ব্রাজিল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গা থানায় হামলার ঘটনায় আ.লীগের তিন নেতা গ্রেফতার
ভাঙ্গা থানায় হামলার ঘটনায় আ.লীগের তিন নেতা গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রমজান ও ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানালো আরব আমিরাত
রমজান ও ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানালো আরব আমিরাত

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’
‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা, মরদেহের পাশে মিলল গুলির খোসা
বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা, মরদেহের পাশে মিলল গুলির খোসা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি এখনো জনপ্রিয় হতে পারেনি, জামায়াত হয়েছে: ডা. তাহের
বিএনপি এখনো জনপ্রিয় হতে পারেনি, জামায়াত হয়েছে: ডা. তাহের

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ী জেলা কৃষক লীগের আহ্বায়ক গ্রেফতার
রাজবাড়ী জেলা কৃষক লীগের আহ্বায়ক গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় চোর চক্রের ৭ সদস্য গ্রেফতার
নওগাঁয় চোর চক্রের ৭ সদস্য গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত
ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান
চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!
অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার
এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী
এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম
সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল
একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোমবার শেষবারের মতো রিংয়ে নামছেন জন সিনা
সোমবার শেষবারের মতো রিংয়ে নামছেন জন সিনা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি
নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি

শোবিজ

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

উর্বশীর জীবন পরিবর্তন
উর্বশীর জীবন পরিবর্তন

শোবিজ

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের
দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের

মাঠে ময়দানে

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচারকের ছেলে হত্যায় লিমন রিমান্ডে
বিচারকের ছেলে হত্যায় লিমন রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস থামছেই না
আগুনসন্ত্রাস থামছেই না

প্রথম পৃষ্ঠা