শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১২ মার্চ, ২০২০

পাকা পেঁপের সাদা বিচি

আফরোজা পারভীন
প্রিন্ট ভার্সন
পাকা পেঁপের সাদা বিচি

অনেক দিন ধরে বাংলাদেশ প্রতিদিনে লেখা ছাপা হচ্ছে না। কিছুটা হতাশ আমি। দেশের শীর্ষস্থানীয় লেখকরা বাংলাদেশ প্রতিদিনে লেখেন। তারা সবাই ভালো লেখক। সেখানে আমার স্থান পাওয়া দুরূহ। মাঝেমধ্যে পেলে তাই অবাক লাগে! শুক্রবার পূর্বাচলে গিয়েছিলাম আমার এক বন্ধুর জমি দেখতে। বন্ধু পেশায় ইঞ্জিনিয়ার হলেও এ দেশের রাজনীতিবিশারদ। শেখ কামালের বন্ধু ছিলেন। ৩২ নম্বরে নিয়মিত যাতায়াত ছিল। রাজনীতির খুঁটিনাটি বলতে পারেন নিখুঁতভাবে। মাঝেমধ্যেই তার সাহায্য নিই। ঘণ্টার পর ঘণ্টা গল্প হয় দেশের অতীত-বর্তমান-ভবিষ্যৎ নিয়ে। বলা বাহুল্য, দুজনই হতাশ। বন্ধু বারবার বলছিলেন, সাড়ে ৮টায় আমার বাসায় গাড়ি আসবে। আমি যেন মোটেও দেরি না করি। দেরি করলে অসুবিধা হবে। ওর তাড়ায় যে কাপড় পরে ঘুমিয়েছিলাম সেটা পরেই গাড়িতে উঠলাম। মিরপুর ডিওএইচএসে পৌঁছে শুনি তিনি গেছেন বাজারে। বুঝুন অবস্থা। অবশ্য অল্পক্ষণেই ফিরলেন। বললেন, ওপরে যেতে হবে, ভাবি রেডি হননি। ওপরে গিয়ে বুঝলাম ব্যাপারটা তা নয়। ভাবি আসলে যাবেনই না। উদ্দেশ্য আমাকে নাশতা করানো। আগে বললেই হতো। বন্ধুর অত্যন্ত সাজানো বাসার বহু মূল্যবান ঝাড়বাতিগুলো মুগ্ধ চোখে দেখতে দেখতে চমৎকার চালের আটার রুটি ডিম আর মিষ্টি খেলাম। মিষ্টিগুলো দারুণ ছিল। আসার সময় মুড়ি চা খেয়ে এসেছি। বেশি খেতে পারলাম না বলে রাগ হলো বন্ধুর ওপর। ভাবি বললেন, মিষ্টিগুলো তার বেয়াই এনেছেন। বন্ধুর মেয়ের সম্প্রতি বিয়ে হয়েছে। জামাই আমেরিকায় সেটেল্ড। অথচ আমরা দুজনই বলতাম, ছেলেমেয়ে বিদেশে পড়তে যাবে, কিন্তু স্থায়ী করব না। আমার ছেলে আমেরিকায় পড়াশোনা করে দেশে ফিরে এসেছে। মেয়ে পড়তে যাচ্ছে। ফেরার জন্য জোর করব না এটা নিশ্চিত। পূর্বাচল পৌঁছে রাস্তার পাশে টাটকা সবজি দেখে গাড়ি থামিয়ে বাজার করতে নামলেন বন্ধু। লাউ কিনলেন। জানতে চাইলেন, লাউ নেব কিনা। আমি সাফ জানিয়ে দিলাম, যা কিনবে সবই যেন ডবল কেন। তাই-ই হলো তবে হাঁসের ডিম ছাড়া। ওটাতে বন্ধু আমাকে ঠকাল। ঠকিয়েছে বেশ করেছে, হাঁসের ডিম খাওয়া হয় না। বাসায় এসে দেখলাম সঙ্গে এসেছে দুটো তরুণ লাউ। আহা! কি শান্ত সবুজ তার রং! কি সতেজ! টমেটো, করোলা, শিম, কাঁচা মরিচ, পাকা কলা, পেঁপে। পেঁপে দেখে মন ভালো হয়ে গেল। কিডনির রোগী আমি। ফল খেতে পারি না বললেই চলে। যে দু-একটা খেতে পারি তার একটা পাকা পেঁপে, তাও অল্প। পেঁপের মসৃণ শরীর আর ঝকঝকে হলুদ রং দেখে বুঝলাম, একদম গাছপাকা। তর সইছিল না। ছুরি এনে এক ফাঁলি কাটলাম। কেটেই হাঁ আমি। পাকা পেঁপের বিচিগুলো ফকফকে সাদা। জীবনে পাকা পেঁপের এমন সাদা বিচি দেখিনি। কুচকুচে কালো বিচি দেখেই অভ্যস্ত। কোথায় মনে মনে প্রস্তুতি নিয়েছিলাম কালো বিচির কয়েকটা টবে ছড়াব। যদিও জানি লাভ নেই। রোদ ছাড়া গাছ হয় না। যা বোঝার বুঝলাম। হায়রে গাঁওগেরাম! তার পরও এক টুকরো মুখে দিলাম। বিস্বাদ। ভিতর আর বাইরের অমিলই এখন স্বাভাবিক। প্রতিদিনই তার প্রমাণ পাই। দিন কয়েক আগে একজন নামজাদা নেতার বাড়িতে গিয়েছিলাম একটা বই লেখার প্রয়োজনে সাক্ষাৎকার নিতে। তিনি অনেকবার মন্ত্রী ছিলেন। কেন যেতে চাই জানিয়ে অনেক কষ্টে অ্যাপয়েন্টমেন্ট নিয়েছিলাম। উবার ভাড়া করে ছুটতে ছুটতে গিয়েছিলাম বটে কিন্তু তিনি সাক্ষাৎকার দেননি। বলেছিলেন, ‘আর একদিন আসুন। সকাল থেকে ভাষণ দিতে দিতে ক্লান্ত আমি।’ বলতে পারতাম, তাহলে সময় দিলেন কেন? পারিনি, ভয় আছে। বিনয়ের সঙ্গে অনুরোধ করে বলেছিলাম, দিলে ভালো হয়। আরেকদিন আসা আমার জন্য কষ্ট। তিনি বিরক্তির সঙ্গে আমার হোয়াটসঅ্যাপে একটা লেখা পাঠিয়ে দিয়ে বলেছিলেন, ওটা থেকে বানিয়ে নিন। আমি তাকে বলতে পারিনি, এই লেখা নেওয়ার জন্য আমি এত দূর আসব কেন, এ তো নেটেই পাওয়া যায়! লেখা আর সাক্ষাৎকার কি এক! ছবি তুলতে বললে উনি তড়াং করে ছুট লাগিয়েছিলেন। ছুটছিলেন আর বলছিলেন, ‘ছবি তুলব না, তুলব না। আপনি শিক্ষিত মানুষ, বোঝেনই তো।’ উনি কী বোঝার কথা বলছেন সত্যিই তখন বুঝিনি। পরে বুঝেছিলাম, পাপিয়া কেস। পাপিয়ার সঙ্গে ওনার অনেক ছবি দেখেছিলাম পরদিন। তা পাপিয়ার সঙ্গে উনি যদি ছবি তুলতে পারেন আমার সঙ্গে তুলতে অসুবিধা কী? আমি তো পাপিয়া না? পাপিয়ার ধারেকাছেও না। নিরেট ভদ্রমানুষ, নিজেই বলছি। আব্বা বলেছিলেন, যাদের বড় জানো তাদের কাছে যেও না। কথাটা যে কত মূল্যবান সেদিন বুঝেছিলাম। এই নেতা আমার কাছে ছিলেন হিমালয়সদৃশ। হিমালয় থেকে সেদিন তাকে নোংরা খাদে ছুড়ে ফেলেছিলাম আমি। পাপিয়া কেসে যাদের নাম এসেছে তাদের দু-একজন আমার চেনা। একজনের দ্বারা সরাসরি ভিকটিম হয়েছি। তিনি একটা বড় দফতরে জাঁকিয়ে ছিলেন দীর্ঘদিন। আমি পলিটিক্যাল পরিবারের মেয়ে, আব্বা ভাষাসৈনিক, তেভাগার আইন পরামর্শক, নড়াইল মহকুমা আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি, স্বাধীনতা পুরস্কারপ্রাপ্ত শহীদের বোন, লেখালেখি করি এসব কারণে ইনসিকিউরিটিতে ভুগে আমাকে ওই দফতর থেকে কৌশলে বিতাড়িত করেছিলেন ওই ব্যক্তি। ওনার ওপরে যারা ছিলেন তারা আমাকে পছন্দ করলেও ওই ক্ষমতাধর ব্যক্তির ভয়ে কিছু বলেননি। দুই দিনের মধ্যে আমার কাছ থেকে গাড়ি কেড়ে নেওয়া হয়েছিল। আমার ছেলে তখন ছিনতাইকারীর হাতে পড়ে প্রথম রোজগারের ২ লাখ টাকা খুইয়েছিল। ছিনতাইকারীকে বাধা দিতে গিয়ে রাস্তায় পড়ে হাত ভেঙে হাসপাতালে ছিল। ওই মহারথী সবই জানতেন। বড় কষ্ট পেয়েছিলাম সেদিন। আজও কষ্টটা বুকে বাজে। পাপিয়াকান্ডে তার নাম আসায় এক বন্ধু বললেন, ধর্মের কল বাতাসে নড়ে। আসলে কি নড়ে? নড়তে চায় কিন্তু নড়তে দেওয়া হয় না। এখন ধর্মের চেয়ে বুঝি ক্ষমতা শক্তিশালী। তাই দুই দন যেতে না যেতে নামগুলো চাপা পড়ে গেল। এমন খবরও শুনছি ওনারা নাকি ধোয়া তুলসীপাতা। যে লোকের কথা বললাম, উনি প্রেম করে বিয়ে করেছেন। বউটার বয়স কম, খুব সুন্দরী, স্বামীকে খুব বিশ্বাস করেন। একজন বলছিলেন, অমন মোটা মোটা হাতির মতো লোকগুলো কচি কচি মেয়েগুলোকে ভোগ করে। আহা! তা এই আহা-উহু করে লাভ কী? এরা প্রিভিলেজড গ্রুপ। বঙ্গবন্ধু সারাটা জীবন প্রিভিলেজড গ্রুপের বিপক্ষে কথা বলেছেন। এখন প্রিভিলেজডরা ফল-গোটা-আঁটি-ছাল সব খাচ্ছেন। আর আমরা এতটাই হতভাগ্য যে, সব সয়ে যাচ্ছি, সইতে বাধ্য হচ্ছি ভয়ে। এই যে লিখছি, এ লেখা নিয়ে আপনজনরা ভয়ে কাঁপে। বলে, লিখিস না, লিখিস না বিপদে পড়বি। কেন? ওরা রাখলে আমরা থাকব, ওরা বিদায় করে দিলে চলে যেতে হবে কেন? ওদের ভয়ে কাঁপতে হবে কেন? আমার ভাই এ দেশের স্বাধীনতাযুদ্ধে রক্ত দিয়েছে বলে? অপরাধ করে ফেলেছে রক্ত দিয়ে?

পাপিয়াদের বানায় কে? পালে কে, পোষে কে? জানি না বললে তো হয় না। এত বড় ঘটনা জানি না এ কথা বললে কি পাগলেও বিশ্বাস করবে! নিয়মিত মাসোহারা নেওয়ার সময় বেশ লাগে। রাজনীতির ব্যাকগ্রাউন্ড নেই এমন মানুষকে পদ-পদবি কীসের জোরে দেওয়া হয় তা প্রতিবন্ধীও বোঝে। এরা যখন বক্তৃতা দেয় কথার তুবড়ি ছোটায়। বড় বড় নীতি আর আদর্শের কথা বলে। আমরা তন্ময় হয়ে শুনি। ভাবি, আহা কি আদর্শবান! কত্তো খাঁটি মানুষ! কিন্তু আসলে আমার বন্ধুর দেওয়া ওই পাকা পেঁপের মতো। ভিতরে কাঁচা বিচি। যে কৃষক বা ছোট দোকানি এটা করেছে তাকে দোষ দিই না। সে গরিব মানুষ। বড়দের কাছ থেকে ঠকে ঠকে আমাদের মতো সাধারণ মানুষকে ঠকাতে শিখেছে। বড়দের ঠকানোর সাধ্যি ওর নেই।  লোকে বলে, তুই আদার ব্যাপারী জাহাজের খবরে দরকার কী? দরকার কিন্তু আছে। জাহাজের মালিকও কিন্তু আদা খায়। আর ওই আদা চাষ করে কৃষক, বিপণন করে ব্যাপারী। তাই খোঁজ কিন্তু পড়ে। ওই প্রান্তিক মানুষ ছাড়া আদা হয় না, আর আদা না হলে বইবার জন্য জাহাজের দরকার হয় না। সবকিছুর মূলে আছে ওই কৃষক। বঙ্গন্ধুর ভাষায়, আমার দুখী মানুষ। কিন্তু দুখী মানুষ বড় অসহায় আজ। অসংখ্য ভুয়া আদর্শধারী ধনীকুলকে ঠেকানোর কোনো পথ নেই। নেই বলে সামনে গভীর খাদ ছাড়া কিছু চোখে পড়ে না দুখী মানুষের।

লেখক : কথাসাহিত্যিক, কলাম লেখক।

এই বিভাগের আরও খবর
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
সর্বশেষ খবর
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

৪২ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

৫৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান
রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের
গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২
নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ
গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক
টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার
দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক
ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে
সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি
বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব
ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১
শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু
ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার
চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে
রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’
‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্র থেকে অস্ত্র কেনা বন্ধ করলো কলম্বিয়া
যুক্তরাষ্ট্র থেকে অস্ত্র কেনা বন্ধ করলো কলম্বিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই মার্কিন নাগরিক ২ দিনের রিমান্ডে
সেই মার্কিন নাগরিক ২ দিনের রিমান্ডে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেমিট্যান্স প্রবাহে ২৮.৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি
রেমিট্যান্স প্রবাহে ২৮.৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্ব বাণিজ্যে রূপান্তর ঘটাবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা : বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা
বিশ্ব বাণিজ্যে রূপান্তর ঘটাবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা : বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল
আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তালিকাভুক্ত সন্ত্রাসী পিচ্চি আকাশ সহযোগীসহ গ্রেফতার
তালিকাভুক্ত সন্ত্রাসী পিচ্চি আকাশ সহযোগীসহ গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন
নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা
ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প
ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা
যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা
জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা

পেছনের পৃষ্ঠা

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের
বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের

নগর জীবন

নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা