শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১২ মার্চ, ২০২০

পাকা পেঁপের সাদা বিচি

আফরোজা পারভীন
প্রিন্ট ভার্সন
পাকা পেঁপের সাদা বিচি

অনেক দিন ধরে বাংলাদেশ প্রতিদিনে লেখা ছাপা হচ্ছে না। কিছুটা হতাশ আমি। দেশের শীর্ষস্থানীয় লেখকরা বাংলাদেশ প্রতিদিনে লেখেন। তারা সবাই ভালো লেখক। সেখানে আমার স্থান পাওয়া দুরূহ। মাঝেমধ্যে পেলে তাই অবাক লাগে! শুক্রবার পূর্বাচলে গিয়েছিলাম আমার এক বন্ধুর জমি দেখতে। বন্ধু পেশায় ইঞ্জিনিয়ার হলেও এ দেশের রাজনীতিবিশারদ। শেখ কামালের বন্ধু ছিলেন। ৩২ নম্বরে নিয়মিত যাতায়াত ছিল। রাজনীতির খুঁটিনাটি বলতে পারেন নিখুঁতভাবে। মাঝেমধ্যেই তার সাহায্য নিই। ঘণ্টার পর ঘণ্টা গল্প হয় দেশের অতীত-বর্তমান-ভবিষ্যৎ নিয়ে। বলা বাহুল্য, দুজনই হতাশ। বন্ধু বারবার বলছিলেন, সাড়ে ৮টায় আমার বাসায় গাড়ি আসবে। আমি যেন মোটেও দেরি না করি। দেরি করলে অসুবিধা হবে। ওর তাড়ায় যে কাপড় পরে ঘুমিয়েছিলাম সেটা পরেই গাড়িতে উঠলাম। মিরপুর ডিওএইচএসে পৌঁছে শুনি তিনি গেছেন বাজারে। বুঝুন অবস্থা। অবশ্য অল্পক্ষণেই ফিরলেন। বললেন, ওপরে যেতে হবে, ভাবি রেডি হননি। ওপরে গিয়ে বুঝলাম ব্যাপারটা তা নয়। ভাবি আসলে যাবেনই না। উদ্দেশ্য আমাকে নাশতা করানো। আগে বললেই হতো। বন্ধুর অত্যন্ত সাজানো বাসার বহু মূল্যবান ঝাড়বাতিগুলো মুগ্ধ চোখে দেখতে দেখতে চমৎকার চালের আটার রুটি ডিম আর মিষ্টি খেলাম। মিষ্টিগুলো দারুণ ছিল। আসার সময় মুড়ি চা খেয়ে এসেছি। বেশি খেতে পারলাম না বলে রাগ হলো বন্ধুর ওপর। ভাবি বললেন, মিষ্টিগুলো তার বেয়াই এনেছেন। বন্ধুর মেয়ের সম্প্রতি বিয়ে হয়েছে। জামাই আমেরিকায় সেটেল্ড। অথচ আমরা দুজনই বলতাম, ছেলেমেয়ে বিদেশে পড়তে যাবে, কিন্তু স্থায়ী করব না। আমার ছেলে আমেরিকায় পড়াশোনা করে দেশে ফিরে এসেছে। মেয়ে পড়তে যাচ্ছে। ফেরার জন্য জোর করব না এটা নিশ্চিত। পূর্বাচল পৌঁছে রাস্তার পাশে টাটকা সবজি দেখে গাড়ি থামিয়ে বাজার করতে নামলেন বন্ধু। লাউ কিনলেন। জানতে চাইলেন, লাউ নেব কিনা। আমি সাফ জানিয়ে দিলাম, যা কিনবে সবই যেন ডবল কেন। তাই-ই হলো তবে হাঁসের ডিম ছাড়া। ওটাতে বন্ধু আমাকে ঠকাল। ঠকিয়েছে বেশ করেছে, হাঁসের ডিম খাওয়া হয় না। বাসায় এসে দেখলাম সঙ্গে এসেছে দুটো তরুণ লাউ। আহা! কি শান্ত সবুজ তার রং! কি সতেজ! টমেটো, করোলা, শিম, কাঁচা মরিচ, পাকা কলা, পেঁপে। পেঁপে দেখে মন ভালো হয়ে গেল। কিডনির রোগী আমি। ফল খেতে পারি না বললেই চলে। যে দু-একটা খেতে পারি তার একটা পাকা পেঁপে, তাও অল্প। পেঁপের মসৃণ শরীর আর ঝকঝকে হলুদ রং দেখে বুঝলাম, একদম গাছপাকা। তর সইছিল না। ছুরি এনে এক ফাঁলি কাটলাম। কেটেই হাঁ আমি। পাকা পেঁপের বিচিগুলো ফকফকে সাদা। জীবনে পাকা পেঁপের এমন সাদা বিচি দেখিনি। কুচকুচে কালো বিচি দেখেই অভ্যস্ত। কোথায় মনে মনে প্রস্তুতি নিয়েছিলাম কালো বিচির কয়েকটা টবে ছড়াব। যদিও জানি লাভ নেই। রোদ ছাড়া গাছ হয় না। যা বোঝার বুঝলাম। হায়রে গাঁওগেরাম! তার পরও এক টুকরো মুখে দিলাম। বিস্বাদ। ভিতর আর বাইরের অমিলই এখন স্বাভাবিক। প্রতিদিনই তার প্রমাণ পাই। দিন কয়েক আগে একজন নামজাদা নেতার বাড়িতে গিয়েছিলাম একটা বই লেখার প্রয়োজনে সাক্ষাৎকার নিতে। তিনি অনেকবার মন্ত্রী ছিলেন। কেন যেতে চাই জানিয়ে অনেক কষ্টে অ্যাপয়েন্টমেন্ট নিয়েছিলাম। উবার ভাড়া করে ছুটতে ছুটতে গিয়েছিলাম বটে কিন্তু তিনি সাক্ষাৎকার দেননি। বলেছিলেন, ‘আর একদিন আসুন। সকাল থেকে ভাষণ দিতে দিতে ক্লান্ত আমি।’ বলতে পারতাম, তাহলে সময় দিলেন কেন? পারিনি, ভয় আছে। বিনয়ের সঙ্গে অনুরোধ করে বলেছিলাম, দিলে ভালো হয়। আরেকদিন আসা আমার জন্য কষ্ট। তিনি বিরক্তির সঙ্গে আমার হোয়াটসঅ্যাপে একটা লেখা পাঠিয়ে দিয়ে বলেছিলেন, ওটা থেকে বানিয়ে নিন। আমি তাকে বলতে পারিনি, এই লেখা নেওয়ার জন্য আমি এত দূর আসব কেন, এ তো নেটেই পাওয়া যায়! লেখা আর সাক্ষাৎকার কি এক! ছবি তুলতে বললে উনি তড়াং করে ছুট লাগিয়েছিলেন। ছুটছিলেন আর বলছিলেন, ‘ছবি তুলব না, তুলব না। আপনি শিক্ষিত মানুষ, বোঝেনই তো।’ উনি কী বোঝার কথা বলছেন সত্যিই তখন বুঝিনি। পরে বুঝেছিলাম, পাপিয়া কেস। পাপিয়ার সঙ্গে ওনার অনেক ছবি দেখেছিলাম পরদিন। তা পাপিয়ার সঙ্গে উনি যদি ছবি তুলতে পারেন আমার সঙ্গে তুলতে অসুবিধা কী? আমি তো পাপিয়া না? পাপিয়ার ধারেকাছেও না। নিরেট ভদ্রমানুষ, নিজেই বলছি। আব্বা বলেছিলেন, যাদের বড় জানো তাদের কাছে যেও না। কথাটা যে কত মূল্যবান সেদিন বুঝেছিলাম। এই নেতা আমার কাছে ছিলেন হিমালয়সদৃশ। হিমালয় থেকে সেদিন তাকে নোংরা খাদে ছুড়ে ফেলেছিলাম আমি। পাপিয়া কেসে যাদের নাম এসেছে তাদের দু-একজন আমার চেনা। একজনের দ্বারা সরাসরি ভিকটিম হয়েছি। তিনি একটা বড় দফতরে জাঁকিয়ে ছিলেন দীর্ঘদিন। আমি পলিটিক্যাল পরিবারের মেয়ে, আব্বা ভাষাসৈনিক, তেভাগার আইন পরামর্শক, নড়াইল মহকুমা আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি, স্বাধীনতা পুরস্কারপ্রাপ্ত শহীদের বোন, লেখালেখি করি এসব কারণে ইনসিকিউরিটিতে ভুগে আমাকে ওই দফতর থেকে কৌশলে বিতাড়িত করেছিলেন ওই ব্যক্তি। ওনার ওপরে যারা ছিলেন তারা আমাকে পছন্দ করলেও ওই ক্ষমতাধর ব্যক্তির ভয়ে কিছু বলেননি। দুই দিনের মধ্যে আমার কাছ থেকে গাড়ি কেড়ে নেওয়া হয়েছিল। আমার ছেলে তখন ছিনতাইকারীর হাতে পড়ে প্রথম রোজগারের ২ লাখ টাকা খুইয়েছিল। ছিনতাইকারীকে বাধা দিতে গিয়ে রাস্তায় পড়ে হাত ভেঙে হাসপাতালে ছিল। ওই মহারথী সবই জানতেন। বড় কষ্ট পেয়েছিলাম সেদিন। আজও কষ্টটা বুকে বাজে। পাপিয়াকান্ডে তার নাম আসায় এক বন্ধু বললেন, ধর্মের কল বাতাসে নড়ে। আসলে কি নড়ে? নড়তে চায় কিন্তু নড়তে দেওয়া হয় না। এখন ধর্মের চেয়ে বুঝি ক্ষমতা শক্তিশালী। তাই দুই দন যেতে না যেতে নামগুলো চাপা পড়ে গেল। এমন খবরও শুনছি ওনারা নাকি ধোয়া তুলসীপাতা। যে লোকের কথা বললাম, উনি প্রেম করে বিয়ে করেছেন। বউটার বয়স কম, খুব সুন্দরী, স্বামীকে খুব বিশ্বাস করেন। একজন বলছিলেন, অমন মোটা মোটা হাতির মতো লোকগুলো কচি কচি মেয়েগুলোকে ভোগ করে। আহা! তা এই আহা-উহু করে লাভ কী? এরা প্রিভিলেজড গ্রুপ। বঙ্গবন্ধু সারাটা জীবন প্রিভিলেজড গ্রুপের বিপক্ষে কথা বলেছেন। এখন প্রিভিলেজডরা ফল-গোটা-আঁটি-ছাল সব খাচ্ছেন। আর আমরা এতটাই হতভাগ্য যে, সব সয়ে যাচ্ছি, সইতে বাধ্য হচ্ছি ভয়ে। এই যে লিখছি, এ লেখা নিয়ে আপনজনরা ভয়ে কাঁপে। বলে, লিখিস না, লিখিস না বিপদে পড়বি। কেন? ওরা রাখলে আমরা থাকব, ওরা বিদায় করে দিলে চলে যেতে হবে কেন? ওদের ভয়ে কাঁপতে হবে কেন? আমার ভাই এ দেশের স্বাধীনতাযুদ্ধে রক্ত দিয়েছে বলে? অপরাধ করে ফেলেছে রক্ত দিয়ে?

পাপিয়াদের বানায় কে? পালে কে, পোষে কে? জানি না বললে তো হয় না। এত বড় ঘটনা জানি না এ কথা বললে কি পাগলেও বিশ্বাস করবে! নিয়মিত মাসোহারা নেওয়ার সময় বেশ লাগে। রাজনীতির ব্যাকগ্রাউন্ড নেই এমন মানুষকে পদ-পদবি কীসের জোরে দেওয়া হয় তা প্রতিবন্ধীও বোঝে। এরা যখন বক্তৃতা দেয় কথার তুবড়ি ছোটায়। বড় বড় নীতি আর আদর্শের কথা বলে। আমরা তন্ময় হয়ে শুনি। ভাবি, আহা কি আদর্শবান! কত্তো খাঁটি মানুষ! কিন্তু আসলে আমার বন্ধুর দেওয়া ওই পাকা পেঁপের মতো। ভিতরে কাঁচা বিচি। যে কৃষক বা ছোট দোকানি এটা করেছে তাকে দোষ দিই না। সে গরিব মানুষ। বড়দের কাছ থেকে ঠকে ঠকে আমাদের মতো সাধারণ মানুষকে ঠকাতে শিখেছে। বড়দের ঠকানোর সাধ্যি ওর নেই।  লোকে বলে, তুই আদার ব্যাপারী জাহাজের খবরে দরকার কী? দরকার কিন্তু আছে। জাহাজের মালিকও কিন্তু আদা খায়। আর ওই আদা চাষ করে কৃষক, বিপণন করে ব্যাপারী। তাই খোঁজ কিন্তু পড়ে। ওই প্রান্তিক মানুষ ছাড়া আদা হয় না, আর আদা না হলে বইবার জন্য জাহাজের দরকার হয় না। সবকিছুর মূলে আছে ওই কৃষক। বঙ্গন্ধুর ভাষায়, আমার দুখী মানুষ। কিন্তু দুখী মানুষ বড় অসহায় আজ। অসংখ্য ভুয়া আদর্শধারী ধনীকুলকে ঠেকানোর কোনো পথ নেই। নেই বলে সামনে গভীর খাদ ছাড়া কিছু চোখে পড়ে না দুখী মানুষের।

লেখক : কথাসাহিত্যিক, কলাম লেখক।

এই বিভাগের আরও খবর
বস্ত্র খাত হুমকিতে
বস্ত্র খাত হুমকিতে
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
পীরের সোহবতে প্রজ্ঞাবান আলেম
পীরের সোহবতে প্রজ্ঞাবান আলেম
লাল বাহাদুর শাস্ত্রীর ‘ছোটি সি কাম’
লাল বাহাদুর শাস্ত্রীর ‘ছোটি সি কাম’
সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি
সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি
বৈদেশিক মিশন
বৈদেশিক মিশন
আইনশৃঙ্খলা
আইনশৃঙ্খলা
আল্লাহর নামে অসত্য কসম গুনাহের কাজ
আল্লাহর নামে অসত্য কসম গুনাহের কাজ
অধ্যাত্ম প্রেম
অধ্যাত্ম প্রেম
নৈতিক মূল্যবোধের অবক্ষয়
নৈতিক মূল্যবোধের অবক্ষয়
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
অন্যায় দেখে চুপ থাকাও অন্যায়
অন্যায় দেখে চুপ থাকাও অন্যায়
সর্বশেষ খবর
সিলেবাস সংস্কারে ইউনিসেফের সঙ্গে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের চুক্তি
সিলেবাস সংস্কারে ইউনিসেফের সঙ্গে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের চুক্তি

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুক ও মোবাইল ব্যাংকিং হ্যাক করে চলত প্রতারণা, গ্রেফতার ৪
ফেসবুক ও মোবাইল ব্যাংকিং হ্যাক করে চলত প্রতারণা, গ্রেফতার ৪

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থী সেবায় বাউবির সমন্বিত পরিকল্পনা
শিক্ষার্থী সেবায় বাউবির সমন্বিত পরিকল্পনা

১১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভালুকায় মা ও দুই শিশুকে গলা কেটে হত্যা: গ্রেফতার দেবর নজরুল
ভালুকায় মা ও দুই শিশুকে গলা কেটে হত্যা: গ্রেফতার দেবর নজরুল

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন ঠেকানোর জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : টুকু
নির্বাচন ঠেকানোর জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : টুকু

৩৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

জবি ছাত্রদলের তিন নেতাকে বহিষ্কার, দুইজনকে ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
জবি ছাত্রদলের তিন নেতাকে বহিষ্কার, দুইজনকে ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা

৫৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

যশোরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ১৪ পরিবারকে সেনাবাহিনীর সহায়তা
যশোরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ১৪ পরিবারকে সেনাবাহিনীর সহায়তা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাইয়ে নারীদের সাহসী উত্থান উদযাপনে ঢাকায় মশাল মিছিল
জুলাইয়ে নারীদের সাহসী উত্থান উদযাপনে ঢাকায় মশাল মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জবির প্রশাসনিক ভবনে শিক্ষার্থীদের তালা, অবরুদ্ধ উপাচার্য
জবির প্রশাসনিক ভবনে শিক্ষার্থীদের তালা, অবরুদ্ধ উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রিট করেও পরিষদে আসছেন না পলাতক চেয়ারম্যানরা
রিট করেও পরিষদে আসছেন না পলাতক চেয়ারম্যানরা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া
বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৮ বছর পর টেস্ট দলে ফিরলেন লিয়াম ডসন
৮ বছর পর টেস্ট দলে ফিরলেন লিয়াম ডসন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে দুটি নৌকাসহ পাঁচ জেলে আটক
সুন্দরবনে দুটি নৌকাসহ পাঁচ জেলে আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল
মাদারীপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় নৌকাডুবিতে নিখোঁজ ১১
মালয়েশিয়ায় নৌকাডুবিতে নিখোঁজ ১১

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোখের নিচের ত্বকে সব প্রসাধনী নয়
চোখের নিচের ত্বকে সব প্রসাধনী নয়

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দুই বিভাগে ভারি বৃষ্টির আভাস
দুই বিভাগে ভারি বৃষ্টির আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুন্দরবনে নিষিদ্ধ সময়ে মাছ ধরায় পাঁচ জেলে আটক
সুন্দরবনে নিষিদ্ধ সময়ে মাছ ধরায় পাঁচ জেলে আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢামেক হাসপাতালের সামনে থেকে দুই দালাল আটক
ঢামেক হাসপাতালের সামনে থেকে দুই দালাল আটক

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যা: আসামি মহিন দ্বিতীয় দফায় রিমান্ডে
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যা: আসামি মহিন দ্বিতীয় দফায় রিমান্ডে

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সরকারি হলো আরও এক বিদ্যালয়
সরকারি হলো আরও এক বিদ্যালয়

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে চাঁদাবাজি, ডাকাতি ও ছিনতাই প্রতিরোধে সভা
সোনারগাঁয়ে চাঁদাবাজি, ডাকাতি ও ছিনতাই প্রতিরোধে সভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে চার স্কুলে ব্যতিক্রমী বইমেলা
চট্টগ্রামে চার স্কুলে ব্যতিক্রমী বইমেলা

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত
চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মেট্রো স্টেশনে বসছে এটিএম ও সিআরএম বুথ
মেট্রো স্টেশনে বসছে এটিএম ও সিআরএম বুথ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নকল করে শাস্তি পেলেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৮২ শিক্ষার্থী
নকল করে শাস্তি পেলেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৮২ শিক্ষার্থী

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লালমনিরহাটে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
লালমনিরহাটে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি সংঘাতের উস্কানির ফাঁদে পা দেবে না : প্রিন্স
বিএনপি সংঘাতের উস্কানির ফাঁদে পা দেবে না : প্রিন্স

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কসবায় শিক্ষার্থীকে ইভটিজিংয়ের অপরাধে যুবকের কারাদণ্ড
কসবায় শিক্ষার্থীকে ইভটিজিংয়ের অপরাধে যুবকের কারাদণ্ড

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে
সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!
সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং
ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা
মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন
১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’
‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের
২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের
ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত
ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প
ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী
ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি
নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি
কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা
সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা

১৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের
বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই
এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস
বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা
৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ
ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান
পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে
নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ
সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরাজগঞ্জে ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড ৪ গ্রাম
সিরাজগঞ্জে ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড ৪ গ্রাম

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে
ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বদলি আদেশ ছিঁড়ে এনবিআরের ১৪ কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত
বদলি আদেশ ছিঁড়ে এনবিআরের ১৪ কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!
হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আল্টিমেটামের তোয়াক্কা করে না রাশিয়া
ট্রাম্পের আল্টিমেটামের তোয়াক্কা করে না রাশিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ জুলাই)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ফের প্রতিহিংসা রাজনীতিতে
ফের প্রতিহিংসা রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

পারিবারিক দুর্নীতির প্রতিযোগিতা
পারিবারিক দুর্নীতির প্রতিযোগিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব
জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব

পেছনের পৃষ্ঠা

কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির
কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐকমত্যে নতুন অনৈক্য
ঐকমত্যে নতুন অনৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে
অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই ঘণ্টায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ১২ রোগী ভর্তি
দুই ঘণ্টায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ১২ রোগী ভর্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি
পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি

পেছনের পৃষ্ঠা

কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা
কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবন্দর থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত
বিমানবন্দর থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!
বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!

পেছনের পৃষ্ঠা

সোহানের রাইডার্সের সামনে সাকিবের ক্যাপিটালস
সোহানের রাইডার্সের সামনে সাকিবের ক্যাপিটালস

মাঠে ময়দানে

ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান

সম্পাদকীয়

সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি
সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি

সম্পাদকীয়

নিবন্ধনপ্রত্যাশী রাজনৈতিক দলগুলোর যত ভুল
নিবন্ধনপ্রত্যাশী রাজনৈতিক দলগুলোর যত ভুল

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাডমিন্টনে ৫০০’র ওপরে ম্যাচ
ব্যাডমিন্টনে ৫০০’র ওপরে ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা
মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

দুশ্চিন্তায় মোহামেডান-আবাহনী
দুশ্চিন্তায় মোহামেডান-আবাহনী

মাঠে ময়দানে

আলোচনায় আরপিও সংশোধন
আলোচনায় আরপিও সংশোধন

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমাদাসায় জিততে চায় টাইগাররা
প্রেমাদাসায় জিততে চায় টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

ছাত্রলীগকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণার দাবি এবি পার্টির
ছাত্রলীগকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণার দাবি এবি পার্টির

পেছনের পৃষ্ঠা

ওয়েস্ট ইন্ডিজ অলআউট ২৭ রানে
ওয়েস্ট ইন্ডিজ অলআউট ২৭ রানে

মাঠে ময়দানে

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

আগামীর বাংলাদেশ হবে বৈষম্যহীন জনতার
আগামীর বাংলাদেশ হবে বৈষম্যহীন জনতার

নগর জীবন

নিরাপত্তা উপদেষ্টার সঙ্গে মিয়ানমার রাষ্ট্রদূতের বৈঠক
নিরাপত্তা উপদেষ্টার সঙ্গে মিয়ানমার রাষ্ট্রদূতের বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালন করা হবে বুধবার
রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালন করা হবে বুধবার

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তির হ্যাটট্রিকে শীর্ষে বাংলাদেশ
শান্তির হ্যাটট্রিকে শীর্ষে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

বিচার-পুনর্বাসনসহ চার দাবি ওমান ফেরত প্রবাসীদের
বিচার-পুনর্বাসনসহ চার দাবি ওমান ফেরত প্রবাসীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

টি ভি তে
টি ভি তে

মাঠে ময়দানে