শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৭ মার্চ, ২০২০

বাংলাদেশ এখন আগের চেয়ে সুখী?

শেখ হাফিজুর রহমান কার্জন
প্রিন্ট ভার্সন
বাংলাদেশ এখন আগের চেয়ে সুখী?

বাংলাদেশ এখন আগের চেয়ে সুখী! এ কথা বলার সঙ্গে সঙ্গে লোকজন আমাকে কঠিন ভাষায় গালমন্দ দিতে পারে; গণসমাবেশে হলে নির্ঘাৎ আমার ওপর জুতা, স্যান্ডেল ছুড়ে মারা হতে পারে। লোকজন আগ্রাসী হলে জুটে যেতে পারে ভালো রকমের উত্তমমধ্যমও। সবাই বলবে, সারা বাংলাদেশ যখন করোনা আতঙ্কে থরথর করে কাঁপছে, তখন এই পাগল বলছে, ‘বাংলাদেশ এখন আগের চেয়ে সুখী!’ কিন্তু কথাটি আমার নয়। এটি জাতিসংঘ টেকসই উন্নয়ন সমাধানের নেটওয়ার্ক বা ইউএন সাসটেইনেবল ডেভেলপমেন্ট সলিউশনস নেটওয়ার্ক (এসডিএসএন)-এর একটি প্রতিবেদন, যা ২০ মার্চ শুক্রবার প্রকাশ করা হয়েছে। এসডিএসএন যে ‘বৈশি^ক হ্যাপিনেস ইনডেক্স’ তৈরি করেছে, তাতে ১৫৩টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান ১০৭তম। গত বছর বাংলাদেশের অবস্থান ছিল ১২৫তম। ১৮ স্তর উন্নতি হওয়ায় বলা হচ্ছে, বাংলাদেশ এখন আগের চেয়ে সুখী। আন্তর্জাতিক একটি সূচকে বাংলাদেশের ১৮ ধাপ উন্নতি হয়েছে এবং সে সূচক বলছে, বাংলাদেশের মানুষ এখন আগের চেয়ে সুখ ও স্বচ্ছন্দের মধ্যে আছে। ওই সূচক অনুযায়ী বাংলাদেশের অবস্থান ভারত ও শ্রীলঙ্কারও ওপরে। এমন আনন্দময় ও উদ্দীপক একটি সংবাদে তো সবার উৎফুল্ল, উচ্ছ্বসিত ও উদ্বেলিত হওয়ার কথা। কিন্তু বৈশ্বিক মহামারী হিসেবে কভিড-১৯-এর আবির্ভাব ও নভেল করোনাভাইরাসের চকিত ও সাঁড়াশি আক্রমণে দেশের পর দেশ বিপর্যস্ত হওয়ায় এবং বাংলাদেশের পরিস্থিতিও উদ্বেগ ও উৎকণ্ঠা তৈরি করায় আপাতত আমরা উৎফুল্ল হতে পারছি না বা উৎফুল্ল হলেও সেটিকে অগ্ন্যুৎপাতের লাভার মতো জোর করে চেপে রাখতে হচ্ছে।

এখন মূল প্রশ্নটি হলো- ‘সুখে’র সংজ্ঞা কী? একটি মানুষ কখন সুখী, কীসে সুখী, কতটা সুখী? ব্যক্তি সুখ, পারিবারিক সুখ, সামষ্টিক সুখ মাপার কি কোনো পদ্ধতি আছে? যে মেথডোলজি প্রয়োগ করে জাতিসংঘ টেকসই উন্নয়ন সমাধানের নেটওয়ার্ক এ গবেষণাটি করেছে, তাতে কি নির্দিষ্ট একটি রাষ্ট্র এবং সেই রাষ্ট্রের অধিবাসীদের সামষ্টিক সুখ নির্ণয় করা যায়? এ কথা তো অস্বীকার করা যাবে না যে, সুখ একটি আপেক্ষিক বিষয়। এটি ব্যক্তি থেকে ব্যক্তি, পরিবার থেকে পরিবার, রাষ্ট্র থেকে রাষ্ট্রে ভিন্ন। সৎ ও নিষ্ঠাবান একজন ব্যক্তি মাথা গোঁজার মোটামুটি ধরনের একটি ঠাঁই পেলে, তিন বেলা ভালো-মন্দ খেতে পারলে, স্ত্রী-পুত্র-কন্যা ও বাবা-মাকে নিয়ে সুস্থ-স্বাভাবিক একটি জীবন যাপন করতে পারলেই সুখী। আবার কোনো ব্যক্তি হাজার হাজার টাকা লুট করে, কানাডা ও মালয়েশিয়ায় সেকেন্ড ও থার্ড হোম বানিয়ে, স্ত্রী-পুত্র-কন্যাদের রাজার হালে রেখে সুখী নাও হতে পারে।

যে লোকটি কুঁড়েঘরে থাকে, তিন বেলা ডাল-ভাত খায়, সাধারণ পোশাক পরে, অসুস্থ হলে কবিরাজ বা হোমিওপ্যাথিক ডাক্তারের কাছে যায়, সেও সুখী হতে পারে। আবার প্রবল পরাক্রমশালী কোনো মন্ত্রী; যার প্রাসাদোপম বাড়ি আছে, পাজেরো, লেক্সাস, বিএমডব্লিউসহ তিন মডেলের তিনটি অত্যাধুনিক গাড়ি আছে; যে পরিবার ও পারিষদ নিয়ে প্রায়ই ইউরোপ-আমেরিক ঘুরতে পারে, সেও সুখী নাও হতে পারে। হয়তো তার প্রতি রাতেই ঘুমের ওষুধ খেয়ে ঘুমাতে হয়, অথবা দেশে-বিদেশে থাকা সম্পত্তির নিরাপত্তার কথা ভেবে সব সময়ই হাইপার টেনশনে থাকে, অথবা প্রতিবন্ধী সন্তান বা দুরারোগ্য ব্যাধিতে অকালে মৃত্যুমুখে পতিত কিশোর ছেলে বা মেয়েটির কথা মনে পড়লে, সেই দুঃসহ স্মৃতি ভুলে থাকার জন্য তাকে প্রচুর অ্যালকোহল পান করতে হয়।

আবার এমনও হতে পারে যে, ধনাঢ্য (অথবা মধ্যবিত্ত) কোনো ব্যক্তি তার পেশাগত কর্মকান্ড, পরিবার, বন্ধু-বান্ধব ও আত্মীয়-পরিজন নিয়ে বছরের পর বছর সুখে-শান্তিতে আছে। আবার এও আমরা হামেশাই দেখতে পাই যে, দরিদ্র, প্রান্তিক বা দলিত জনগোষ্ঠীর কেউ বা অনেকেই দারিদ্র্য, বৈষম্য, আর্থিক অসচ্ছলতা, অশিক্ষা ইত্যাদি কারণে মানবেতর জীবন যাপন করছে। এসব কারণে সে এবং তাদের জীবন হতে পারে চরম অসুখী। বাংলা সাহিত্যের সব্যসাচী লেখক কবি কাজী নজরুল ইসলাম তার ‘দারিদ্র্য’ কবিতা শুরু করেছেন দারিদ্র্যের বন্দনা দিয়ে। কবি নজরুল লিখেছেন, ‘হে দারিদ্র্য, তুমি মোরে ক’রেছ মহান।/তুমি মোরে দানিয়াছ খ্রিস্টের সম্মান/কণ্টক-মুকুট শোভা।-দিয়াছ, তাপস, ...’

দারিদ্র্যের বন্দনা দিয়ে কবিতা শুরু করা সত্ত্বেও সপ্তম পঙ্ক্তিতে এসে কবি দারিদ্র্যের ভয়াবহতা সম্পর্কে বলছেন, ‘দুঃসহ দাহনে তব হে দর্পী তাপস,/অম্লান স্বর্গেরে মোর করিলে বিরস,/অকালে শুকালে মোর রূপ রস প্রাণ!’ দারিদ্র্য, বৈষম্য, বঞ্চনা ব্যক্তি, পরিবার ও সমাজের সামষ্টিক ‘রূপ রস প্রাণ’ শুকিয়ে ফেলতে পারে। আবার একই দারিদ্র্য কাউকে মহান করতে পারে এবং দান করতে পারে ‘খ্রিস্টের সম্মান’ও।

সুখের উপলব্ধি, ব্যাপ্তি ও মাত্রা ব্যক্তি, পরিবার ও রাষ্ট্রভেদে ভিন্ন হতে পারে। অঢেল সম্পদ, নাগরিকদের শিক্ষা-চিকিৎসা-যোগাযোগ ও সামাজিক নিরাপত্তার সুব্যবস্থা থাকার পরও যুক্তরাষ্ট্রের মতো পুঁজিবাদী রাষ্ট্রে ‘সিস্টেমেটিক ডিসক্রিমিনেশন’ আছে; আছে করপোরেট লুটপাট, শোষণ, বর্ণবাদ, হেট ক্রাইম, সিরিয়াল কিলিং ও নানা ধরনের সহিংসতা। এসব কারণে যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ কালো মানুষ ও প্রবাসী শিকার হচ্ছে বৈষম্য, বঞ্চনা, সামাজিক ও রাষ্ট্রীয় অন্যায়ের। তাদের সুখ-স্বাচ্ছন্দ্যের ব্যাপারে এগুলোই হয়ে দাঁড়াচ্ছে প্রধান বাধা।

তবে পুঁজিবাদী রাষ্ট্র হলেই খারাপ; বুর্জোয়া, মুনাফালোভী ও শোষকরা সেখানে থাকায় তাদের কোনো সুখ-শান্তি নেই, এ ধরনের অতি-সাধারণীকরণকৃত ধারণা বা কমিউনিস্ট প্রোগান্ডারও কোনো ভিত্তি নেই। কেননা, পুঁজিবাদী রাষ্ট্রগুলো তাদের দেশের অভ্যন্তরে যে আইনের শাসনভিত্তিক ব্যবস্থা গড়ে তুলেছে, সেটি প্রশংসনীয় ও অনুকরণীয়। আবার করপোরেট লুটপাট, শোষণ ও বৈষম্য থাকা সত্ত্বেও পুঁজিবাদী রাষ্ট্রগুলোর সামাজিক নিরাপত্তাব্যবস্থা যেমন বেকার ভাতা, স্বাস্থ্যবিমা, শ্রমিকদের পারিশ্রমিক ও সুযোগ-সুবিধা অনেক ক্ষেত্রে সমাজতান্ত্রিক রাষ্ট্রের চেয়েও ভালো; যদিও পুঁজিবাদী রাষ্ট্রগুলো সামাজিক ন্যায়বিচার, শ্রমিকদের ন্যায্য সুযোগ-সুবিধা দেওয়ার বিষয়গুলো সমাজতান্ত্রিক রাষ্ট্রব্যবস্থা থেকেই নিয়েছে। ফলে নানা সীমাবদ্ধতা সত্ত্বেও, পুঁজিবাদী রাষ্ট্রগুলোয় পাওয়া যাবে বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার হাজারো মানুষ যারা মানসম্পন্ন শিক্ষা-চিকিৎসা ও অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা নিয়ে সুখে-শান্তিতে আছেন।

১৯১৭ সালে বলশেভিক বিপ্লবের পর সোভিয়েত ইউনিয়নে যে সমাজতান্ত্রিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল, পুঁজিবাদী রাষ্ট্রগুলোর মতো তাদের অঢেল সম্পদ, চাকচিক্য, শান-শওকত না থাকলেও সেখানে কৃষক-শ্রমিক, মেহনতি মানুষসহ সবার অন্ন-বস্ত্র-বাসস্থান-শিক্ষা ও চিকিৎসা নিশ্চিত করা হয়েছিল। সেখানে অপরাধ ও বৈষম্য হ্রাস পাচ্ছিল, পতিতাবৃত্তি নির্মূল হতে বসেছিল। গত শতাব্দীর তিরিশের দশকে সোভিয়েত ইউনিয়নে যে সামাজিক, সাংস্কৃতিক, রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও মূল্যবোধের জাগরণ হয়েছিল, সেটি দেখে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর তার ‘রাশিয়ার চিঠি’তে বলেছিলেন, রাশিয়াতে না এলে তার এ জীবনের তীর্থযাত্রা হতো না।

সাম্যবাদী সমাজ প্রতিষ্ঠার দৃঢ় অঙ্গীকার নিয়ে যে সমাজতান্ত্রিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল, সেই রাষ্ট্রের অধিকাংশ মানুষ যে সুখে-শান্তিতে ছিল, তার প্রামাণিক সাক্ষ্য আমরা রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর থেকে শুরু করে অনেক মনীষীর লেখায় পাই। কিন্তু কয়েক দশকের মধ্যেই একদলীয় দুঃশাসনের ফলে সমাজতান্ত্রিক রাষ্ট্রগুলোর জনগণ পড়ে গেল এক দুঃসহ অবস্থার মধ্যে। পার্টি ব্যুরোক্রেসির দৌরাত্ম্য, নেতানেত্রীদের পাহাড়সম দুর্নীতি, নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দুষ্প্রাপ্যতা, একদলীয় দুঃশাসন, প্রত্যেক নাগরিকের ওপর পুলিশি নজরদারিসহ নানা কারণে সমাজতান্ত্রিক রাষ্ট্রসমূহের বৈশ্বিক নেতা সোভিয়েত ইউনিয়ন ১৯৯০ সালে হুড়মুড় করে ভেঙেই পড়ল। তছনছ হয়ে গেল পূর্ব ইউরোপসহ সমাজতান্ত্রিক বিশে^র অনেক রাষ্ট্র।

ফলে এ কথা বলা যেতে পারে যে, পুঁজিবাদী রাষ্ট্রগুলোয় যেমন সুখী ও অসুখী মানুষ আছে, তেমনি সমাজতান্ত্রিক রাষ্ট্রগুলোতেও আছে সুখী ও অসুখী হওয়ার নানা উপাদান, প্রসঙ্গ ও প্রকরণ। তবে স্ক্যান্ডিনেভিয়ান রাষ্ট্রগুলো উদার পুঁজিবাদী গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র ও সমাজতান্ত্রিক রাষ্ট্রের উপাদানের সমন্বয়ে ‘সোশ্যাল ডেমোক্রেসি’র যে মডেলটি তৈরি করেছে, সেটি ভালোই কাজ করছে। শুধু ‘হ্যাপিনেস ইনডেক্স’ই নয়, অন্যান্য আন্তর্জাতিক সূচকগুলোতেও এ রাষ্ট্রগুলোকেই তালিকার শীর্ষে দেখা যায়। জাতিসংঘ টেকসই উন্নয়ন সমাধানের নেটওয়ার্ক সারা বিশ্বের সুখী দেশের যে তালিকা করেছে, সে তালিকায় শীর্ষে রয়েছে ফিনল্যান্ড। এরপরে ক্রমানুসারে রয়েছে সুইজারল্যান্ড, আইসল্যান্ড, নরওয়ে, নেদারল্যান্ডস, সুইডেন, নিউজিল্যান্ড, অস্ট্রিয়া ও লুক্সেমবার্গ। অর্থাৎ তালিকার প্রথম দশের মধ্যে ছয়টিই হচ্ছে নর্ডিক রাষ্ট্রসমূহ, যে দেশগুলো ‘সোশ্যাল ডেমোক্রেসি’ চর্চার মধ্য দিয়ে মানসম্পন্ন শিক্ষা-চিকিৎসা ও অন্ন-বস্ত্র-বাসস্থানের চাহিদা মেটানোর পাশাপাশি সুশাসন ও সামাজিক ন্যায়বিচার নিশ্চিত করার মাধ্যমে সব মানুষের সামষ্টিক সুখ-শান্তি ও নিরাপত্তাকে নিশ্চিত করতে সক্ষম হয়েছে।

উল্লেখ্য, জাতিসংঘ টেকসই উন্নয়ন সমাধানের নেটওয়ার্ক মাথাপিছু আয়, সামাজিক সহযোগিতা, গড় আয়, সামাজিক স্বাধীনতা, উদারতা এবং সমাজে দুর্নীতির হার কত কম তার ভিত্তিতে প্রতি বছর এ তালিকা প্রস্তুত করে। যদিও ব্যক্তি, পরিবার ও রাষ্ট্রভেদে সুখের তারতম্য ঘটতে পারে; তথাপি যে মানদ-গুলোর ওপর ভিত্তি করে এসডিএসএন সুখী রাষ্ট্রসমূহের তালিকা প্রস্তুত করেছে, তার ভিতরে সারবত্তা আছে। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বার্তাটি হচ্ছে- দুই বেলা দুই মুঠো খেতে পেলে, পরিধেয় বস্ত্র থাকলে এবং মাথা গোঁজার একটি ঠাঁই পেলে হয়তো বা কেউ কেউ ভালো থাকলেও থাকতে পারে; কিন্তু সুখী, শান্তিপূর্ণ ও অর্থপূর্ণ জীবনযাপনের জন্য অধিকাংশ মানুষেরই প্রয়োজন অন্ন-বস্ত্র-বাসস্থান, মানসম্পন্ন শিক্ষা, স্বাস্থ্য, যোগাযোগ ও বিচারিক সেবা; প্রয়োজন সামাজিক নিরাপত্তা, সুশাসন ও সামাজিক ন্যায়বিচার।

                লেখক : অধ্যাপক, আইন বিভাগ, ঢাকা বিশ^বিদ্যালয়।

এই বিভাগের আরও খবর
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
ব্যবসায় দুর্দিন
ব্যবসায় দুর্দিন
দেশবাসী কী চায়
দেশবাসী কী চায়
ব্ল্যাক ট্রায়াঙ্গেল ও মাদক বাস্তবতা
ব্ল্যাক ট্রায়াঙ্গেল ও মাদক বাস্তবতা
মানবকল্যাণে আহেদ আলী বিশ্বাস ট্রাস্ট
মানবকল্যাণে আহেদ আলী বিশ্বাস ট্রাস্ট
ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি
ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি
অজ্ঞাত লাশ বাড়ছে
অজ্ঞাত লাশ বাড়ছে
সংকোচনমুখী মুদ্রানীতি
সংকোচনমুখী মুদ্রানীতি
নিজের বিচারে নিজেই বিচারক ট্রাম্প
নিজের বিচারে নিজেই বিচারক ট্রাম্প
ধর্মীয় আলোচনায় শিষ্টাচার
ধর্মীয় আলোচনায় শিষ্টাচার
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি
আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!
আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!
সর্বশেষ খবর
বরিশালের হাত-পা বাঁধা যুবকের মরদেহ উদ্ধার
বরিশালের হাত-পা বাঁধা যুবকের মরদেহ উদ্ধার

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টানা ব্যর্থতায় চাকরি হারালেন উলভস কোচ
টানা ব্যর্থতায় চাকরি হারালেন উলভস কোচ

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

১১ দেশে প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন চলছে: ইসি সচিব
১১ দেশে প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন চলছে: ইসি সচিব

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

আফগানদের কাছে হোয়াইটওয়াশের লজ্জায় জিম্বাবুয়ে
আফগানদের কাছে হোয়াইটওয়াশের লজ্জায় জিম্বাবুয়ে

৪০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতে সড়ক দুর্ঘটনা, নিহত ১৫
ভারতে সড়ক দুর্ঘটনা, নিহত ১৫

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সূর্যের রহস্য উন্মোচন : খুঁজে পাওয়া গেল অদৃশ্য চৌম্বক তরঙ্গ
সূর্যের রহস্য উন্মোচন : খুঁজে পাওয়া গেল অদৃশ্য চৌম্বক তরঙ্গ

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

শীত নামবে কবে, জানাল আবহাওয়া অফিস
শীত নামবে কবে, জানাল আবহাওয়া অফিস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবশেষে সবুজ মমির রহস্যের জট খুলল
অবশেষে সবুজ মমির রহস্যের জট খুলল

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বিএনপিকে আলোচনায় বসতে জামায়াতের আহ্বান
বিএনপিকে আলোচনায় বসতে জামায়াতের আহ্বান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নবনিযুক্ত ও পদোন্নতিপ্রাপ্ত শিক্ষকবৃন্দের সঙ্গে ডুয়েট উপাচার্যের মতবিনিময়
নবনিযুক্ত ও পদোন্নতিপ্রাপ্ত শিক্ষকবৃন্দের সঙ্গে ডুয়েট উপাচার্যের মতবিনিময়

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচনের তারিখ নির্দিষ্ট হওয়ার পরই বইমেলার সময় জানা যাবে
নির্বাচনের তারিখ নির্দিষ্ট হওয়ার পরই বইমেলার সময় জানা যাবে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদত্যাগ করলেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাধারণ সম্পাদক হাসান ইনাম
পদত্যাগ করলেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাধারণ সম্পাদক হাসান ইনাম

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বেনজীর-ইমরানসহ ১০৩ জনের বিরুদ্ধে অধিকতর তদন্তের নির্দেশ
বেনজীর-ইমরানসহ ১০৩ জনের বিরুদ্ধে অধিকতর তদন্তের নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রঙিন সবজিতে ভরে ওঠবে গৃহিণীর আঙিনা
রঙিন সবজিতে ভরে ওঠবে গৃহিণীর আঙিনা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুদানে গণহত্যার প্রতিবাদে জবি শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
সুদানে গণহত্যার প্রতিবাদে জবি শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বরিশাল নগরীতে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ
বরিশাল নগরীতে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাভার্ডভ্যানের চাকায় পিষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু
কাভার্ডভ্যানের চাকায় পিষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানা ১০ ম্যাচ জয়হীন থাকায় চাকরি হারালেন উলভস কোচ
টানা ১০ ম্যাচ জয়হীন থাকায় চাকরি হারালেন উলভস কোচ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুড়িগ্রামে টানা বৃষ্টিতে নুয়ে পড়েছে আমন ধান
কুড়িগ্রামে টানা বৃষ্টিতে নুয়ে পড়েছে আমন ধান

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইশতেহারের আগেই কমিশন থেকে ৪ শিক্ষকের পদত্যাগ
ইশতেহারের আগেই কমিশন থেকে ৪ শিক্ষকের পদত্যাগ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপির বিজয় ঠেকাতে অপপ্রচার-অপকৌশল দৃশ্যমান : তারেক রহমান
বিএনপির বিজয় ঠেকাতে অপপ্রচার-অপকৌশল দৃশ্যমান : তারেক রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দ. আফ্রিকাকে ২৯৯ রানের টার্গেট দিল ভারত
দ. আফ্রিকাকে ২৯৯ রানের টার্গেট দিল ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুবদল কর্মী হত্যার ঘটনায় যুবক গ্রেফতার
যুবদল কর্মী হত্যার ঘটনায় যুবক গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিয়ের প্রস্তাবে রাজি না হওয়ায় অটোরিকশায় আগুন দেওয়ার অভিযোগ
বিয়ের প্রস্তাবে রাজি না হওয়ায় অটোরিকশায় আগুন দেওয়ার অভিযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রাইজ বন্ডের ‘ড্র’ অনুষ্ঠিত, যেসব নম্বর পেল পুরস্কার
প্রাইজ বন্ডের ‘ড্র’ অনুষ্ঠিত, যেসব নম্বর পেল পুরস্কার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভক্তদের কাছে ক্ষমা চাইলেন শাহরুখ, কী এমন ঘটল?
ভক্তদের কাছে ক্ষমা চাইলেন শাহরুখ, কী এমন ঘটল?

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শরীয়তপুরে দুইপক্ষের সংঘর্ষ, আটক ২
শরীয়তপুরে দুইপক্ষের সংঘর্ষ, আটক ২

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে নিষিদ্ধ পলিথিন জব্দ, জরিমানা
চাঁদপুরে নিষিদ্ধ পলিথিন জব্দ, জরিমানা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় বন্দুক ঠেকিয়ে এতিমখানার ১২ গরু লুট
কুমিল্লায় বন্দুক ঠেকিয়ে এতিমখানার ১২ গরু লুট

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাবি শিক্ষার্থীদের নৈতিক ও মানবিক মূল্যবোধে উদ্বুদ্ধ করতে ২ কমিটি গঠন
ঢাবি শিক্ষার্থীদের নৈতিক ও মানবিক মূল্যবোধে উদ্বুদ্ধ করতে ২ কমিটি গঠন

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
মির্জা ফখরুলের কণ্ঠ নকল করে অসত্য ভিডিও প্রচার
মির্জা ফখরুলের কণ্ঠ নকল করে অসত্য ভিডিও প্রচার

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাপলা কলি দেওয়া হলে নেবে এনসিপি
শাপলা কলি দেওয়া হলে নেবে এনসিপি

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘বিবাহবিচ্ছেদ’ প্রশ্নে যে জবাব দেন ঐশ্বরিয়া
‘বিবাহবিচ্ছেদ’ প্রশ্নে যে জবাব দেন ঐশ্বরিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দোষী বা নির্দোষের বাইরে ইনুর বক্তব্য আমলে নেয়ার সুযোগ নেই: চিফ প্রসিকিউটর
দোষী বা নির্দোষের বাইরে ইনুর বক্তব্য আমলে নেয়ার সুযোগ নেই: চিফ প্রসিকিউটর

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কর ফাঁকিতেও চ্যাম্পিয়ন সেই ডাক্তাররা
কর ফাঁকিতেও চ্যাম্পিয়ন সেই ডাক্তাররা

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতীয় বংশোদ্ভূত সিইও’র বিরুদ্ধে ৫০০ মিলিয়ন ডলারের জালিয়াতির অভিযোগ
ভারতীয় বংশোদ্ভূত সিইও’র বিরুদ্ধে ৫০০ মিলিয়ন ডলারের জালিয়াতির অভিযোগ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক বাতিলের রায় দিয়েই রাজনৈতিক সংকটের শুরু : আপিল বিভাগকে বিএনপি
তত্ত্বাবধায়ক বাতিলের রায় দিয়েই রাজনৈতিক সংকটের শুরু : আপিল বিভাগকে বিএনপি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বরাষ্ট্র-পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অনুমতি দিলে জাকির নায়েক বাংলাদেশে আসবেন: ধর্ম উপদেষ্টা
স্বরাষ্ট্র-পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অনুমতি দিলে জাকির নায়েক বাংলাদেশে আসবেন: ধর্ম উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোহলির রেকর্ড ভেঙে শীর্ষে বাবর
কোহলির রেকর্ড ভেঙে শীর্ষে বাবর

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামি আলেমের সম্ভাব্য সফর প্রসঙ্গে ভারতের মন্তব্য ঢাকার নজরে এসেছে
ইসলামি আলেমের সম্ভাব্য সফর প্রসঙ্গে ভারতের মন্তব্য ঢাকার নজরে এসেছে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও জামায়াতের আমির নির্বাচিত ডা. শফিকুর রহমান
আবারও জামায়াতের আমির নির্বাচিত ডা. শফিকুর রহমান

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নীল রঙের কুকুর! বিজ্ঞানীরাও হতবাক
নীল রঙের কুকুর! বিজ্ঞানীরাও হতবাক

১২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বেপরোয়া ট্রাম্পের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান ওবামার
বেপরোয়া ট্রাম্পের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান ওবামার

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদ্মার এক পাঙাশ বিক্রি হলো ৬৭ হাজার টাকায়
পদ্মার এক পাঙাশ বিক্রি হলো ৬৭ হাজার টাকায়

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আদানির সঙ্গে চুক্তি প্রসঙ্গে যা বললেন জ্বালানি উপদেষ্টা
আদানির সঙ্গে চুক্তি প্রসঙ্গে যা বললেন জ্বালানি উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রবল বৃষ্টিতে এক্সপ্রেসওয়েতে উল্টে গেল বাস
প্রবল বৃষ্টিতে এক্সপ্রেসওয়েতে উল্টে গেল বাস

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই বছরে দেড় লাখ মৃত্যু, কেন রক্তে ভাসছে সুদান
দুই বছরে দেড় লাখ মৃত্যু, কেন রক্তে ভাসছে সুদান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়েটা করে ফেললে মাঝপথেই তো আটকে গেলাম: পূজা চেরি
বিয়েটা করে ফেললে মাঝপথেই তো আটকে গেলাম: পূজা চেরি

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাড্ডায় মিললো নারী-পুরুষের গলিত মরদেহ
বাড্ডায় মিললো নারী-পুরুষের গলিত মরদেহ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চীনের চমক, মানুষের সঙ্গে মহাকাশে চার ইঁদুর!
চীনের চমক, মানুষের সঙ্গে মহাকাশে চার ইঁদুর!

১৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

এবারের ইজতেমা জাতীয় নির্বাচনের পর: ধর্ম উপদেষ্টা
এবারের ইজতেমা জাতীয় নির্বাচনের পর: ধর্ম উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাইজেরিয়ায় সামরিক অভিযান চালানোর হুমকি ট্রাম্পের
নাইজেরিয়ায় সামরিক অভিযান চালানোর হুমকি ট্রাম্পের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এলপি গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা বিকেলে
এলপি গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা বিকেলে

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নভেম্বরে বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা, ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা
নভেম্বরে বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা, ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরে খাওয়ার পরপর চা পান কতটা ক্ষতিকর?
দুপুরে খাওয়ার পরপর চা পান কতটা ক্ষতিকর?

১৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

৩ বিভাগে অতি ভারি বর্ষণের আভাস, টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা
৩ বিভাগে অতি ভারি বর্ষণের আভাস, টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারে দাম কমল ২৬ টাকা
১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারে দাম কমল ২৬ টাকা

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নাসার তৈরি সুপারসনিক বিমানের সফল উড্ডয়ন
নাসার তৈরি সুপারসনিক বিমানের সফল উড্ডয়ন

১০ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

দুর্নীতি রুখতে সংস্কার হচ্ছে জমির লিজ প্রথা
দুর্নীতি রুখতে সংস্কার হচ্ছে জমির লিজ প্রথা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ১০ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা
বিএনপির ১০ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপিকে আলোচনায় বসার আহ্বান
বিএনপিকে আলোচনায় বসার আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে চীন থেকে নাসিরনগরে
প্রেমের টানে চীন থেকে নাসিরনগরে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএসএফের অনুপ্রবেশ, প্রতিরোধ স্থানীয়দের
বিএসএফের অনুপ্রবেশ, প্রতিরোধ স্থানীয়দের

পেছনের পৃষ্ঠা

যুুক্তরাষ্ট্রে ঘড়ির কাঁটা পেছাল এক ঘণ্টা
যুুক্তরাষ্ট্রে ঘড়ির কাঁটা পেছাল এক ঘণ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

‘হুক্কা’ প্রতীকসহ নিবন্ধন পুনর্বহাল জাগপার
‘হুক্কা’ প্রতীকসহ নিবন্ধন পুনর্বহাল জাগপার

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লির নাম বদলে ইন্দ্রপ্রস্থ করার দাবি বিজেপির
দিল্লির নাম বদলে ইন্দ্রপ্রস্থ করার দাবি বিজেপির

পেছনের পৃষ্ঠা

যোগাযোগে শৃঙ্খলা না এলে অর্থনীতির গলায় ফাঁস
যোগাযোগে শৃঙ্খলা না এলে অর্থনীতির গলায় ফাঁস

প্রথম পৃষ্ঠা

মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে বাংলাদেশের শত্রুরা
মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে বাংলাদেশের শত্রুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইবতেদায়ি শিক্ষকদের রাস্তায় অবস্থানে যানজট-ভোগান্তি
ইবতেদায়ি শিক্ষকদের রাস্তায় অবস্থানে যানজট-ভোগান্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কাঙ্ক্ষিত হারে কমেনি
মূল্যস্ফীতি কাঙ্ক্ষিত হারে কমেনি

পেছনের পৃষ্ঠা

জাতীয় নির্বাচনের আনুষ্ঠানিক ক্যাম্পেইন শুরু
জাতীয় নির্বাচনের আনুষ্ঠানিক ক্যাম্পেইন শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা

বারে ব্যবসায়ী খুনে স্বীকারোক্তি দুজনের
বারে ব্যবসায়ী খুনে স্বীকারোক্তি দুজনের

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

জলাবদ্ধতায় বন্দি ২০০ পরিবার
জলাবদ্ধতায় বন্দি ২০০ পরিবার

দেশগ্রাম

১২ কেজি এলপিজি  সিলিন্ডারের দাম ১ হাজার ২১৫ টাকা
১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারের দাম ১ হাজার ২১৫ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

জাজিরায় সংঘর্ষ, অর্ধশতাধিক হাতবোমা বিস্ফোরণ
জাজিরায় সংঘর্ষ, অর্ধশতাধিক হাতবোমা বিস্ফোরণ

দেশগ্রাম

বাসায় ঢুকে তরুণীকে ধর্ষণ
বাসায় ঢুকে তরুণীকে ধর্ষণ

দেশগ্রাম

গভীর রাতে আওয়ামী লীগের মিছিল
গভীর রাতে আওয়ামী লীগের মিছিল

দেশগ্রাম

রাজাপুর-কাঁঠালিয়ায় বিএনপির মনোনয়ন চান সাতজন
রাজাপুর-কাঁঠালিয়ায় বিএনপির মনোনয়ন চান সাতজন

নগর জীবন

বিএনপির ৯ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা
বিএনপির ৯ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা

নগর জীবন

উন্নয়ন বৈষম্যের প্রতিবাদে উত্তাল সিলেট
উন্নয়ন বৈষম্যের প্রতিবাদে উত্তাল সিলেট

নগর জীবন

দরপতনে শুরু সপ্তাহ
দরপতনে শুরু সপ্তাহ

নগর জীবন

ভোট প্রস্তুতি প্রশাসনে
ভোট প্রস্তুতি প্রশাসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির পাশে শক্ত অবস্থানে মিত্ররা
বিএনপির পাশে শক্ত অবস্থানে মিত্ররা

প্রথম পৃষ্ঠা

৩০০ আসনে লড়বে এনসিপি, প্রতীক শাপলা কলি
৩০০ আসনে লড়বে এনসিপি, প্রতীক শাপলা কলি

প্রথম পৃষ্ঠা

আদানিসহ অধিকাংশ বিদ্যুৎ চুক্তিতে ছিল অনিয়ম-দুর্নীতি
আদানিসহ অধিকাংশ বিদ্যুৎ চুক্তিতে ছিল অনিয়ম-দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবারও জামায়াত আমির ডা. শফিকুর
আবারও জামায়াত আমির ডা. শফিকুর

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশে এখনো বঞ্চনার সুর
পুলিশে এখনো বঞ্চনার সুর

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের পর বিশ্ব ইজতেমা
নির্বাচনের পর বিশ্ব ইজতেমা

প্রথম পৃষ্ঠা