শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৭ মার্চ, ২০২০

বাংলাদেশ এখন আগের চেয়ে সুখী?

শেখ হাফিজুর রহমান কার্জন
প্রিন্ট ভার্সন
বাংলাদেশ এখন আগের চেয়ে সুখী?

বাংলাদেশ এখন আগের চেয়ে সুখী! এ কথা বলার সঙ্গে সঙ্গে লোকজন আমাকে কঠিন ভাষায় গালমন্দ দিতে পারে; গণসমাবেশে হলে নির্ঘাৎ আমার ওপর জুতা, স্যান্ডেল ছুড়ে মারা হতে পারে। লোকজন আগ্রাসী হলে জুটে যেতে পারে ভালো রকমের উত্তমমধ্যমও। সবাই বলবে, সারা বাংলাদেশ যখন করোনা আতঙ্কে থরথর করে কাঁপছে, তখন এই পাগল বলছে, ‘বাংলাদেশ এখন আগের চেয়ে সুখী!’ কিন্তু কথাটি আমার নয়। এটি জাতিসংঘ টেকসই উন্নয়ন সমাধানের নেটওয়ার্ক বা ইউএন সাসটেইনেবল ডেভেলপমেন্ট সলিউশনস নেটওয়ার্ক (এসডিএসএন)-এর একটি প্রতিবেদন, যা ২০ মার্চ শুক্রবার প্রকাশ করা হয়েছে। এসডিএসএন যে ‘বৈশি^ক হ্যাপিনেস ইনডেক্স’ তৈরি করেছে, তাতে ১৫৩টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান ১০৭তম। গত বছর বাংলাদেশের অবস্থান ছিল ১২৫তম। ১৮ স্তর উন্নতি হওয়ায় বলা হচ্ছে, বাংলাদেশ এখন আগের চেয়ে সুখী। আন্তর্জাতিক একটি সূচকে বাংলাদেশের ১৮ ধাপ উন্নতি হয়েছে এবং সে সূচক বলছে, বাংলাদেশের মানুষ এখন আগের চেয়ে সুখ ও স্বচ্ছন্দের মধ্যে আছে। ওই সূচক অনুযায়ী বাংলাদেশের অবস্থান ভারত ও শ্রীলঙ্কারও ওপরে। এমন আনন্দময় ও উদ্দীপক একটি সংবাদে তো সবার উৎফুল্ল, উচ্ছ্বসিত ও উদ্বেলিত হওয়ার কথা। কিন্তু বৈশ্বিক মহামারী হিসেবে কভিড-১৯-এর আবির্ভাব ও নভেল করোনাভাইরাসের চকিত ও সাঁড়াশি আক্রমণে দেশের পর দেশ বিপর্যস্ত হওয়ায় এবং বাংলাদেশের পরিস্থিতিও উদ্বেগ ও উৎকণ্ঠা তৈরি করায় আপাতত আমরা উৎফুল্ল হতে পারছি না বা উৎফুল্ল হলেও সেটিকে অগ্ন্যুৎপাতের লাভার মতো জোর করে চেপে রাখতে হচ্ছে।

এখন মূল প্রশ্নটি হলো- ‘সুখে’র সংজ্ঞা কী? একটি মানুষ কখন সুখী, কীসে সুখী, কতটা সুখী? ব্যক্তি সুখ, পারিবারিক সুখ, সামষ্টিক সুখ মাপার কি কোনো পদ্ধতি আছে? যে মেথডোলজি প্রয়োগ করে জাতিসংঘ টেকসই উন্নয়ন সমাধানের নেটওয়ার্ক এ গবেষণাটি করেছে, তাতে কি নির্দিষ্ট একটি রাষ্ট্র এবং সেই রাষ্ট্রের অধিবাসীদের সামষ্টিক সুখ নির্ণয় করা যায়? এ কথা তো অস্বীকার করা যাবে না যে, সুখ একটি আপেক্ষিক বিষয়। এটি ব্যক্তি থেকে ব্যক্তি, পরিবার থেকে পরিবার, রাষ্ট্র থেকে রাষ্ট্রে ভিন্ন। সৎ ও নিষ্ঠাবান একজন ব্যক্তি মাথা গোঁজার মোটামুটি ধরনের একটি ঠাঁই পেলে, তিন বেলা ভালো-মন্দ খেতে পারলে, স্ত্রী-পুত্র-কন্যা ও বাবা-মাকে নিয়ে সুস্থ-স্বাভাবিক একটি জীবন যাপন করতে পারলেই সুখী। আবার কোনো ব্যক্তি হাজার হাজার টাকা লুট করে, কানাডা ও মালয়েশিয়ায় সেকেন্ড ও থার্ড হোম বানিয়ে, স্ত্রী-পুত্র-কন্যাদের রাজার হালে রেখে সুখী নাও হতে পারে।

যে লোকটি কুঁড়েঘরে থাকে, তিন বেলা ডাল-ভাত খায়, সাধারণ পোশাক পরে, অসুস্থ হলে কবিরাজ বা হোমিওপ্যাথিক ডাক্তারের কাছে যায়, সেও সুখী হতে পারে। আবার প্রবল পরাক্রমশালী কোনো মন্ত্রী; যার প্রাসাদোপম বাড়ি আছে, পাজেরো, লেক্সাস, বিএমডব্লিউসহ তিন মডেলের তিনটি অত্যাধুনিক গাড়ি আছে; যে পরিবার ও পারিষদ নিয়ে প্রায়ই ইউরোপ-আমেরিক ঘুরতে পারে, সেও সুখী নাও হতে পারে। হয়তো তার প্রতি রাতেই ঘুমের ওষুধ খেয়ে ঘুমাতে হয়, অথবা দেশে-বিদেশে থাকা সম্পত্তির নিরাপত্তার কথা ভেবে সব সময়ই হাইপার টেনশনে থাকে, অথবা প্রতিবন্ধী সন্তান বা দুরারোগ্য ব্যাধিতে অকালে মৃত্যুমুখে পতিত কিশোর ছেলে বা মেয়েটির কথা মনে পড়লে, সেই দুঃসহ স্মৃতি ভুলে থাকার জন্য তাকে প্রচুর অ্যালকোহল পান করতে হয়।

আবার এমনও হতে পারে যে, ধনাঢ্য (অথবা মধ্যবিত্ত) কোনো ব্যক্তি তার পেশাগত কর্মকান্ড, পরিবার, বন্ধু-বান্ধব ও আত্মীয়-পরিজন নিয়ে বছরের পর বছর সুখে-শান্তিতে আছে। আবার এও আমরা হামেশাই দেখতে পাই যে, দরিদ্র, প্রান্তিক বা দলিত জনগোষ্ঠীর কেউ বা অনেকেই দারিদ্র্য, বৈষম্য, আর্থিক অসচ্ছলতা, অশিক্ষা ইত্যাদি কারণে মানবেতর জীবন যাপন করছে। এসব কারণে সে এবং তাদের জীবন হতে পারে চরম অসুখী। বাংলা সাহিত্যের সব্যসাচী লেখক কবি কাজী নজরুল ইসলাম তার ‘দারিদ্র্য’ কবিতা শুরু করেছেন দারিদ্র্যের বন্দনা দিয়ে। কবি নজরুল লিখেছেন, ‘হে দারিদ্র্য, তুমি মোরে ক’রেছ মহান।/তুমি মোরে দানিয়াছ খ্রিস্টের সম্মান/কণ্টক-মুকুট শোভা।-দিয়াছ, তাপস, ...’

দারিদ্র্যের বন্দনা দিয়ে কবিতা শুরু করা সত্ত্বেও সপ্তম পঙ্ক্তিতে এসে কবি দারিদ্র্যের ভয়াবহতা সম্পর্কে বলছেন, ‘দুঃসহ দাহনে তব হে দর্পী তাপস,/অম্লান স্বর্গেরে মোর করিলে বিরস,/অকালে শুকালে মোর রূপ রস প্রাণ!’ দারিদ্র্য, বৈষম্য, বঞ্চনা ব্যক্তি, পরিবার ও সমাজের সামষ্টিক ‘রূপ রস প্রাণ’ শুকিয়ে ফেলতে পারে। আবার একই দারিদ্র্য কাউকে মহান করতে পারে এবং দান করতে পারে ‘খ্রিস্টের সম্মান’ও।

সুখের উপলব্ধি, ব্যাপ্তি ও মাত্রা ব্যক্তি, পরিবার ও রাষ্ট্রভেদে ভিন্ন হতে পারে। অঢেল সম্পদ, নাগরিকদের শিক্ষা-চিকিৎসা-যোগাযোগ ও সামাজিক নিরাপত্তার সুব্যবস্থা থাকার পরও যুক্তরাষ্ট্রের মতো পুঁজিবাদী রাষ্ট্রে ‘সিস্টেমেটিক ডিসক্রিমিনেশন’ আছে; আছে করপোরেট লুটপাট, শোষণ, বর্ণবাদ, হেট ক্রাইম, সিরিয়াল কিলিং ও নানা ধরনের সহিংসতা। এসব কারণে যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ কালো মানুষ ও প্রবাসী শিকার হচ্ছে বৈষম্য, বঞ্চনা, সামাজিক ও রাষ্ট্রীয় অন্যায়ের। তাদের সুখ-স্বাচ্ছন্দ্যের ব্যাপারে এগুলোই হয়ে দাঁড়াচ্ছে প্রধান বাধা।

তবে পুঁজিবাদী রাষ্ট্র হলেই খারাপ; বুর্জোয়া, মুনাফালোভী ও শোষকরা সেখানে থাকায় তাদের কোনো সুখ-শান্তি নেই, এ ধরনের অতি-সাধারণীকরণকৃত ধারণা বা কমিউনিস্ট প্রোগান্ডারও কোনো ভিত্তি নেই। কেননা, পুঁজিবাদী রাষ্ট্রগুলো তাদের দেশের অভ্যন্তরে যে আইনের শাসনভিত্তিক ব্যবস্থা গড়ে তুলেছে, সেটি প্রশংসনীয় ও অনুকরণীয়। আবার করপোরেট লুটপাট, শোষণ ও বৈষম্য থাকা সত্ত্বেও পুঁজিবাদী রাষ্ট্রগুলোর সামাজিক নিরাপত্তাব্যবস্থা যেমন বেকার ভাতা, স্বাস্থ্যবিমা, শ্রমিকদের পারিশ্রমিক ও সুযোগ-সুবিধা অনেক ক্ষেত্রে সমাজতান্ত্রিক রাষ্ট্রের চেয়েও ভালো; যদিও পুঁজিবাদী রাষ্ট্রগুলো সামাজিক ন্যায়বিচার, শ্রমিকদের ন্যায্য সুযোগ-সুবিধা দেওয়ার বিষয়গুলো সমাজতান্ত্রিক রাষ্ট্রব্যবস্থা থেকেই নিয়েছে। ফলে নানা সীমাবদ্ধতা সত্ত্বেও, পুঁজিবাদী রাষ্ট্রগুলোয় পাওয়া যাবে বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার হাজারো মানুষ যারা মানসম্পন্ন শিক্ষা-চিকিৎসা ও অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা নিয়ে সুখে-শান্তিতে আছেন।

১৯১৭ সালে বলশেভিক বিপ্লবের পর সোভিয়েত ইউনিয়নে যে সমাজতান্ত্রিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল, পুঁজিবাদী রাষ্ট্রগুলোর মতো তাদের অঢেল সম্পদ, চাকচিক্য, শান-শওকত না থাকলেও সেখানে কৃষক-শ্রমিক, মেহনতি মানুষসহ সবার অন্ন-বস্ত্র-বাসস্থান-শিক্ষা ও চিকিৎসা নিশ্চিত করা হয়েছিল। সেখানে অপরাধ ও বৈষম্য হ্রাস পাচ্ছিল, পতিতাবৃত্তি নির্মূল হতে বসেছিল। গত শতাব্দীর তিরিশের দশকে সোভিয়েত ইউনিয়নে যে সামাজিক, সাংস্কৃতিক, রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও মূল্যবোধের জাগরণ হয়েছিল, সেটি দেখে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর তার ‘রাশিয়ার চিঠি’তে বলেছিলেন, রাশিয়াতে না এলে তার এ জীবনের তীর্থযাত্রা হতো না।

সাম্যবাদী সমাজ প্রতিষ্ঠার দৃঢ় অঙ্গীকার নিয়ে যে সমাজতান্ত্রিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল, সেই রাষ্ট্রের অধিকাংশ মানুষ যে সুখে-শান্তিতে ছিল, তার প্রামাণিক সাক্ষ্য আমরা রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর থেকে শুরু করে অনেক মনীষীর লেখায় পাই। কিন্তু কয়েক দশকের মধ্যেই একদলীয় দুঃশাসনের ফলে সমাজতান্ত্রিক রাষ্ট্রগুলোর জনগণ পড়ে গেল এক দুঃসহ অবস্থার মধ্যে। পার্টি ব্যুরোক্রেসির দৌরাত্ম্য, নেতানেত্রীদের পাহাড়সম দুর্নীতি, নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দুষ্প্রাপ্যতা, একদলীয় দুঃশাসন, প্রত্যেক নাগরিকের ওপর পুলিশি নজরদারিসহ নানা কারণে সমাজতান্ত্রিক রাষ্ট্রসমূহের বৈশ্বিক নেতা সোভিয়েত ইউনিয়ন ১৯৯০ সালে হুড়মুড় করে ভেঙেই পড়ল। তছনছ হয়ে গেল পূর্ব ইউরোপসহ সমাজতান্ত্রিক বিশে^র অনেক রাষ্ট্র।

ফলে এ কথা বলা যেতে পারে যে, পুঁজিবাদী রাষ্ট্রগুলোয় যেমন সুখী ও অসুখী মানুষ আছে, তেমনি সমাজতান্ত্রিক রাষ্ট্রগুলোতেও আছে সুখী ও অসুখী হওয়ার নানা উপাদান, প্রসঙ্গ ও প্রকরণ। তবে স্ক্যান্ডিনেভিয়ান রাষ্ট্রগুলো উদার পুঁজিবাদী গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র ও সমাজতান্ত্রিক রাষ্ট্রের উপাদানের সমন্বয়ে ‘সোশ্যাল ডেমোক্রেসি’র যে মডেলটি তৈরি করেছে, সেটি ভালোই কাজ করছে। শুধু ‘হ্যাপিনেস ইনডেক্স’ই নয়, অন্যান্য আন্তর্জাতিক সূচকগুলোতেও এ রাষ্ট্রগুলোকেই তালিকার শীর্ষে দেখা যায়। জাতিসংঘ টেকসই উন্নয়ন সমাধানের নেটওয়ার্ক সারা বিশ্বের সুখী দেশের যে তালিকা করেছে, সে তালিকায় শীর্ষে রয়েছে ফিনল্যান্ড। এরপরে ক্রমানুসারে রয়েছে সুইজারল্যান্ড, আইসল্যান্ড, নরওয়ে, নেদারল্যান্ডস, সুইডেন, নিউজিল্যান্ড, অস্ট্রিয়া ও লুক্সেমবার্গ। অর্থাৎ তালিকার প্রথম দশের মধ্যে ছয়টিই হচ্ছে নর্ডিক রাষ্ট্রসমূহ, যে দেশগুলো ‘সোশ্যাল ডেমোক্রেসি’ চর্চার মধ্য দিয়ে মানসম্পন্ন শিক্ষা-চিকিৎসা ও অন্ন-বস্ত্র-বাসস্থানের চাহিদা মেটানোর পাশাপাশি সুশাসন ও সামাজিক ন্যায়বিচার নিশ্চিত করার মাধ্যমে সব মানুষের সামষ্টিক সুখ-শান্তি ও নিরাপত্তাকে নিশ্চিত করতে সক্ষম হয়েছে।

উল্লেখ্য, জাতিসংঘ টেকসই উন্নয়ন সমাধানের নেটওয়ার্ক মাথাপিছু আয়, সামাজিক সহযোগিতা, গড় আয়, সামাজিক স্বাধীনতা, উদারতা এবং সমাজে দুর্নীতির হার কত কম তার ভিত্তিতে প্রতি বছর এ তালিকা প্রস্তুত করে। যদিও ব্যক্তি, পরিবার ও রাষ্ট্রভেদে সুখের তারতম্য ঘটতে পারে; তথাপি যে মানদ-গুলোর ওপর ভিত্তি করে এসডিএসএন সুখী রাষ্ট্রসমূহের তালিকা প্রস্তুত করেছে, তার ভিতরে সারবত্তা আছে। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বার্তাটি হচ্ছে- দুই বেলা দুই মুঠো খেতে পেলে, পরিধেয় বস্ত্র থাকলে এবং মাথা গোঁজার একটি ঠাঁই পেলে হয়তো বা কেউ কেউ ভালো থাকলেও থাকতে পারে; কিন্তু সুখী, শান্তিপূর্ণ ও অর্থপূর্ণ জীবনযাপনের জন্য অধিকাংশ মানুষেরই প্রয়োজন অন্ন-বস্ত্র-বাসস্থান, মানসম্পন্ন শিক্ষা, স্বাস্থ্য, যোগাযোগ ও বিচারিক সেবা; প্রয়োজন সামাজিক নিরাপত্তা, সুশাসন ও সামাজিক ন্যায়বিচার।

                লেখক : অধ্যাপক, আইন বিভাগ, ঢাকা বিশ^বিদ্যালয়।

এই বিভাগের আরও খবর
বিএনপির জিরো টলারেন্স
বিএনপির জিরো টলারেন্স
পবিত্র আশুরা
পবিত্র আশুরা
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
উজানির মা ও ভাটার টান
উজানির মা ও ভাটার টান
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
থানায় হামলা
থানায় হামলা
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
সর্বশেষ খবর
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

১ সেকেন্ড আগে | মুক্তমঞ্চ

করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি
করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি

২৩ মিনিট আগে | শোবিজ

দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল
দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল

৪০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা
সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল
ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে
ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান
মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম
জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাহাড়ি ফল ঐতিহ্যের অংশ : উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা
পাহাড়ি ফল ঐতিহ্যের অংশ : উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লী বিদ্যুতের সাব-যোনাল অফিস স্থানান্তরের প্রতিবাদে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ
পল্লী বিদ্যুতের সাব-যোনাল অফিস স্থানান্তরের প্রতিবাদে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের
প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়ার গভীর ষড়যন্ত্র চলছে : নার্গিস বেগম
নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়ার গভীর ষড়যন্ত্র চলছে : নার্গিস বেগম

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লঙ্কানদের চেপে ধরেছে টাইগাররা
লঙ্কানদের চেপে ধরেছে টাইগাররা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিচার ও সংস্কারের মাধ্যমে গণতন্ত্রকে এগিয়ে নিতে হবে : নাহিদ
বিচার ও সংস্কারের মাধ্যমে গণতন্ত্রকে এগিয়ে নিতে হবে : নাহিদ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্লেনে বাজল ভুয়া ফায়ার অ্যালার্ম, আতঙ্কে ঝাপ দিয়ে আহত ১৮
প্লেনে বাজল ভুয়া ফায়ার অ্যালার্ম, আতঙ্কে ঝাপ দিয়ে আহত ১৮

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলাপাড়ায় উল্টো রথযাত্রা
কলাপাড়ায় উল্টো রথযাত্রা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের আনন্দ মিছিল
চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের আনন্দ মিছিল

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুবককে কুপিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ১
যুবককে কুপিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উত্তাল বঙ্গোপসাগরে আশ্রয় নিল শত শত ট্রলার, চার বন্দরে সতর্কতা
উত্তাল বঙ্গোপসাগরে আশ্রয় নিল শত শত ট্রলার, চার বন্দরে সতর্কতা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর
বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুবকের লাশ উদ্ধার
যুবকের লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‌পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে ফ্যাসিজমের রাস্তা বন্ধ হবে : জামায়াত আমির
‌পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে ফ্যাসিজমের রাস্তা বন্ধ হবে : জামায়াত আমির

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রূপগঞ্জে কুপিয়ে আহত ইলেকট্রিশিয়ানের মৃত্যু
রূপগঞ্জে কুপিয়ে আহত ইলেকট্রিশিয়ানের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুড়িগ্রামে কঠোর নিরাপত্তায় উল্টো রথ যাত্রা উদযাপন
কুড়িগ্রামে কঠোর নিরাপত্তায় উল্টো রথ যাত্রা উদযাপন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোলায় সাত কোটি টাকার অবৈধ পণ্য জব্দ
ভোলায় সাত কোটি টাকার অবৈধ পণ্য জব্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন ম্যাচ জিতেই এশিয়া কাপে বাংলাদেশ
তিন ম্যাচ জিতেই এশিয়া কাপে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সেই চা দোকানির পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সেই চা দোকানির পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

৪ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সর্বাধিক পঠিত
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস
এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট
উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’
‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স
আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল
কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান
১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের
ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন
সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা
লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা
কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?
ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত
৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!
শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ
হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প
নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস
গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা
যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!
আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ
৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা
গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!
বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’
আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল
গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ
কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান
আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স
নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাজিত বাংলাদেশ
অপরাজিত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

সম্পাদকীয়

মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ
আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ

মাঠে ময়দানে

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে
৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

হোটেল জাকারিয়ায় ভাঙচুর ও নারীদের ওপর হামলার ঘটনায় একজন গ্রেপ্তার
হোটেল জাকারিয়ায় ভাঙচুর ও নারীদের ওপর হামলার ঘটনায় একজন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

উলটো রথ টেনে শেষ হলো রথ উৎসব
উলটো রথ টেনে শেষ হলো রথ উৎসব

নগর জীবন

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

হাজার রানের ক্লাবের সদস্য হৃদয়
হাজার রানের ক্লাবের সদস্য হৃদয়

মাঠে ময়দানে

১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব
ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব

মাঠে ময়দানে

এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

উল্টো রথযাত্রায় ভক্তের ঢল
উল্টো রথযাত্রায় ভক্তের ঢল

দেশগ্রাম

নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড করতে হবে
নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড করতে হবে

নগর জীবন

পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

শত শত কারখানায় নিষিদ্ধ জাল
শত শত কারখানায় নিষিদ্ধ জাল

দেশগ্রাম

মানুষ আর কত জীবন দেবে
মানুষ আর কত জীবন দেবে

নগর জীবন

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে