শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০১ এপ্রিল, ২০২০ আপডেট:

করোনাভাইরাস মোকাবিলায় প্রার্থনা বনাম চিকিৎসা

শেখ হাফিজুর রহমান কার্জন
প্রিন্ট ভার্সন
করোনাভাইরাস মোকাবিলায় প্রার্থনা বনাম চিকিৎসা

সারা বিশ্ব যখন কভিড-১৯ করোনাভাইরাসের আক্রমণে থরথর করে কাঁপছে; তখন এর উৎপত্তি ও বিস্তারের কারণ, চিকিৎসা পদ্ধতি, এর প্রতিরোধে সতর্কতা, অর্থনীতি ও রাজনীতির ওপর এর ফলাফলসহ নানা বিষয়ে আলোচনা ও বিশ্লেষণ চলছে। বিশেষজ্ঞ, যুক্তিশীল ও প্রাজ্ঞ ব্যক্তিবর্গ ছাড়া বিশ্বের বিভিন্ন দেশের বিভিন্ন ধর্ম, বর্ণ, গোত্র, দল ও গোষ্ঠীর মানুষ তাদের নিজ নিজ বিশ্বাস, দৃষ্টিভঙ্গি, জানাশোনার পরিধির ওপর ভিত্তি করে ফেসবুক, টুইটার, ইউটিউবে তাদের মতামত ব্যক্ত করছেন। কেউ কেউ আতঙ্ক ছড়াচ্ছেন, কেউ কেউ করছেন দোষারোপের রাজনীতি।

ডোনাল্ড ট্রাম্প দোষারোপ করছেন চীনকে, চীন বলছে নাটের গুরু হচ্ছে আমেরিকা! কিছু গবেষক বলছেন, বাদুড় থেকে প্রাণঘাতী এ ভাইরাসের উৎপত্তি; আবার অনেকেই দুষছেন বায়োলজিক্যাল উয়েপন বা জৈব অস্ত্রকে। এ পরিস্থিতি মোকাবিলা করতে গিয়ে ইতালি, স্পেন, চীন, আমেরিকা, কানাডা, ব্রিটেনসহ উন্নত দেশগুলোকে হিমশিম খেতে হচ্ছে। পুরো দেশ লকডাউন করে, সেনা মোতায়েন করেও পরিস্থিতি সামাল দেওয়া যাচ্ছে না।

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ২২ মার্চ বলেছে, শুধু লকডাউন করে করোনাভাইরাস মোকাবিলা করা যাবে না। সংস্থাটির ভাষ্যমতে, লকডাউনের সঙ্গে সঙ্গে জনস্বাস্থ্যবিষয়ক পদক্ষেপগুলোও প্রয়োজন; কেননা, পরবর্তীতে এ ভাইরাসটি যেন আবার ছড়িয়ে পড়তে না পারে। বিবিসির অ্যানড্রিউ মার শোর সঙ্গে এক সাক্ষাৎকারে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার জরুরি বিশেষজ্ঞ ড. মাইক রাইয়ান বলেন, ‘যেদিকে আমাদের সবচেয়ে বেশি মনোযোগ দেওয়া উচিত তা হচ্ছে যারা (ইতিমধ্যে) অসুস্থ হয়েছেন, যারা ভাইরাসটি বহন করছেন, তাদের আলাদা করে ফেলা এবং যারা (অসুস্থ ও ভাইরাস-বহনকারীদের) সংস্পর্শে এসেছেন, তাদেরও (অন্যদের কাছ থেকে) পৃথক করে ফেলা।’

ড. রাইয়ান সতর্ক করে দিয়ে বলেন, ‘যদি আমরা এখন থেকে শক্তিশালী জনস্বাস্থ্যবিষয়ক পদক্ষেপগুলো না নিই, তাহলে লকডাউন ও জনগণের চলাফেরার ওপর আরোপিত নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়া বা শিথিল করা হলে, রোগটি তখন লাফিয়ে আগের অবস্থায় ফিরে আসবে।’

১৯৮টি দেশে প্রায় ৫ লাখ লোকের আক্রান্ত হওয়া ও ২২ হাজারের বেশি মৃত্যু (২৬ মার্চ রাত ১০টা পর্যন্ত), ও দেশে দেশে লকডাউন ও কারফিউ জারির পরিপ্রেক্ষিতে মানুষ শুধু বিশ^ স্বাস্থ্য সংস্থার নির্দেশনা, সতর্কতা ও ডাক্তারি চিকিৎসার ওপর আস্থা রাখতে পারছে না। অনেকেই ঘরে বসে ইবাদত-বন্দেগি করছেন; অনেকেই প্রার্থনা করতে ছুটে যাচ্ছেন মসজিদ, মন্দির, গির্জা, সিনাগগসহ উপাসনালয়ে।

এমনকি ধর্মে বিশ্বাসী মানুষের গোঁড়া অংশ জোর দিয়ে বলতে শুরু করেছে, একমাত্র প্রার্থনা এবং দোয়াই মানবজাতিকে এ পরিস্থিতি থেকে রক্ষা করতে পারে। লক্ষ্য করার বিষয় হচ্ছে, খ্রিস্টধর্মের বৈাশ্বক কেন্দ্র ভ্যাটিকান সিটিতে ওই ধর্মের সর্বোচ্চ গুরু পোপ বসবাস করেন, সেই ভ্যাটিকান সিটি যে ইতালিতে অবস্থিত সেটি এখন মৃত্যুপুরী। মুসলমানদের সবচেয়ে পবিত্র স্থান সৌদি আরব, যেখানে মক্কা ও মদিনা অবস্থিত, সেই দেশের অবস্থাও ভালো নয়। সৌদি সরকার দুটি মসজিদ বাদে সব মসজিদের জামাত বন্ধ করে দিয়েছে, বন্ধ করে দিয়েছে ওমরাহ। আরও দুটি বড় ধর্ম হিন্দু বা সনাতন ধর্ম ও বৌদ্ধধর্ম, যে দুটি ধর্মের উৎপত্তি ভারতে, সেই ভারতে ২৬ মার্চ পর্যন্ত অনেকেই আক্রান্ত হয়েছেন; এবং ভারত সরকার ২১ দিনের লকডাউন ঘোষণা করেছে।

অস্বীকার করার উপায় নেই যে, বৈশ্বিক মহামারী হলে সেটি ধর্ম, বর্ণ, গোত্র, লিঙ্গ, জাতীয়তা, নৃতত্ত্ব, ধনী-গরিব, দলিত ও আদিবাসী কিছুই মানে না। তবু ধর্মবিশ্বাসীদের গোঁড়া অংশ সতর্কতা ও চিকিৎসা বাদ দিয়ে করোনা থেকে মুক্তি পেতে শুধু প্রার্থনার কথা বলছে। এমন এক পরিস্থিতিতে গবেষকরা মহামারী প্রতিরোধে মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর কিছু প্রাজ্ঞ ও সুবিবেচনাপূর্ণ উপদেশ ও নির্দেশনার রেফারেন্স দিচ্ছেন, যে নির্দেশনাগুলো কভিড-১৯ করোনাভাইরাস প্রতিরোধে যথেষ্ট কার্যকর বলে মনে করা হচ্ছে।

রাইস বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞানের অধ্যাপক এবং The Humani.y of Muhammad: A Christian View (Blue Dome Press, 2020), I Islam in America: Exploring the Issues (ABC-CLIO 2019) গ্রন্থের লেখক ড. ক্রেইগ কনসিডাইন গত ১৭ মার্চ নিউজউইকে প্রকাশিত তার এক কলামে লিখেছেন, রোগ-প্রতিরোধ বিদ্যাবিদ ড. অ্যান্থনি ফসি (Immunologis. Dr. Anthony Fauci) এবং চিকিৎসা সাংবাদিক ড. সঞ্জয় গুপ্তর (Medical Reporter Dr. Sanjay Gupta) মতো বিশেষজ্ঞরা বলছেন, কভিড-১৯-এর মতো মহামারী প্রতিরোধে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা ও কোয়ারেন্টাইন হচ্ছে সবচেয়ে কার্যকর হাতিয়ার।

এরপর তিনি প্রশ্ন করেছেন, ‘আপনারা কি জানেন যে, আর কে মহামারীর সময়ে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা ও কোয়ারেন্টাইনের কথা বলেছিলেন?’ পরের বাক্যে ড. ক্রেইগ কনসিডাইন এ প্রশ্নের উত্তরে বলছেন, তিনি হচ্ছেন ইসলামের নবী মুহাম্মদ (সা.), যিনি ১৪০০ বছর আগে এ কথা বলেছিলেন।

ড. ক্রেইগ কনসিডাইনের মতে, তিনি কোনোভাবেই প্রাণঘাতী রোগ বিষয়ে বিশেষজ্ঞ ছিলেন না। তথাপি মুহাম্মদ (সা.) প্রাণঘাতী রোগ ও মহামারী মোকাবিলায় যেসব উপদেশ দিয়েছেন সেগুলো কভিড-১৯ করোনাভাইরাস প্রতিরোধে যথেষ্ট প্রজ্ঞাপূর্ণ ও সুবিবেচনাপ্রসূত বলে বিবেচিত হতে পারে। রসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘তোমরা যদি শুনতে পাও, কোনো ভূখন্ডে প্লেগ দেখা দিয়েছে, তাহলে সেই ভূখরন্ড প্রবেশ কোর না; কিন্তু তুমি যদি দেখতে পাও, তুমি যেখানে বাস কর সেখানে প্লেগ দেখা দিয়েছে, তাহলে সেই স্থান ত্যাগ কোর না।’ কভিড-১৯ করোনাভাইরাস মোকাবিলায় আজ বিশ্বব্যাপী যে ‘কোয়ারেন্টাইন’ বা করোনা রোগী ও ভাইরাস বহনকারীদের আলাদা করা ও থাকার কথা বলা হচ্ছে, তার সঙ্গে কি মুহাম্মদ (সা.)-এর এই প্রাজ্ঞ নির্দেশনার মিল পাওয়া যাচ্ছে না?

রসুলুল্লাহ (সা.) ছোঁয়াচে রোগ সম্পর্কে বলেছেন, ‘যারা ছোঁয়াচে রোগে আক্রান্ত হয়েছে, তাদের স্বাস্থ্যবানদের থেকে আলাদা রাখতে হবে।’ মুহাম্মদ (সা.) পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার ওপর অত্যন্ত জোর দিয়েছেন, যা মানুষকে সংক্রমণ থেকে দূরে রাখে। প্রাসঙ্গিকভাবে কিছু হাদিসের উল্লেখ করা যেতে পারে। যেমন, ‘পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা ইমানের অঙ্গ’; ‘ঘুম থেকে ওঠার পর তোমার হাত ধুয়ে ফেল; কেননা, তুমি জান না যে, ঘুমের মধ্যে তোমার হাত কোথায় স্পর্শ করেছে’; ‘খাবারের রহমত ও বরকত নিহিত রয়েছে খাওয়ার আগে ও পরে হাত ধোয়ার মধ্যে’।

কেউ অসুস্থ হলে মুহাম্মদ (সা.) কী উপদেশ দিতেন? তিনি বলতেন, ‘অসুস্থ হলে চিকিৎসা করতে হবে; কেননা, আল্লাহ প্রতিকার ছাড়া কোনো রোগ সৃষ্টি করেননি। একমাত্র ব্যতিক্রম যে রোগটি সেটি হচ্ছে- বার্ধক্য’। এ হাদিসের মধ্য দিয়ে এটি প্রতীয়মান হয় যে, তিনি জানতেন কখন বিশ্বাসের সঙ্গে যুক্তির সমন্বয় ঘটাতে হবে। সাম্প্রতিক সময়ে অনেক গোঁড়া ধার্মিক এমন কথাও বলেছেন, কোয়ারেন্টাইন, সামাজিক দূরত্ব (ও প্রয়োজনীয় জনস্বাস্থ্য সতর্কতা) বাদেই শুধু প্রার্থনা বা দোয়া মানুষকে করোনাভাইরাস থেকে নিরাপদ রাখবে! এ ব্যাপারে নবী মুহাম্মদ (সা.) কী বলেছেন?

নবম শতাব্দীর পার্সিয়ান পন্ডিত আল-তিরমিজি বর্ণিত এ হাদিসটির কথা বিবেচনা করুন। আল-তিরমিজি বর্ণিত হাদিসটি এ রকম- ‘একদিন নবী মুহাম্মদ (সা.) লক্ষ্য করলেন, এক বেদুইন পুরুষ তার উটকে না বেঁধে উন্মুক্ত অবস্থায় রেখে দিয়েছেন। তিনি বেদুইনকে জিজ্ঞাসা করলেন, তুমি তোমার উটকে বাঁধলে না কেন? তখন বেদুইন উত্তর দিলেন, আমি সৃষ্টিকর্তার ওপর বিশ্বাস রেখেছি এবং সৃষ্টিকর্তাই আমার উটকে রক্ষা করবেন। তখন নবী মুহাম্মদ (সা.) বললেন, প্রথমে তোমার উট বাঁধো, তারপর সৃষ্টিকর্তার ওপর বিশ্বাস স্থাপন কোর।’ লক্ষ্য করার বিষয় হচ্ছে, রসুলুল্লাহ (সা.) মহান আল্লাহর ওপর বিশ্বাস এবং ধর্মের নৈতিকতা, শুদ্ধাচার ও পালনীয় ব্যাপারে যেমন নিষ্ঠতা দেখিয়েছেন; আবার যুক্তিবিচ্যুতও হননি। বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির অগ্রগতি, চতুর্থ শিল্পবিপ্লব ও ডাবলু ডাবলু ডাবলু বা বৈশি^ক তন্তু বা জালের এই যুগে এটিই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ; অর্থাৎ ‘ফেইথ ও র‌্যাশনালিটি’র সমন্বয়।

উনবিংশ শতাব্দীর মধ্যভাগ থেকে তাবৎ বিংশ শতাব্দীর একটি মৌলিক তর্ক হচ্ছে ‘ফেইথ ভারসেস র‌্যাশনালিটি’ এবং ‘বিজ্ঞান বনাম ধর্ম’। একবিংশ শতাব্দীতেও তর্কটি চলমান; এবং করোনাভাইরাস কর্তৃক বৈাশ্বক সংকটের সময়ে আবারও তর্কটি জোরদার হয়েছে। বিশেষ করে সতর্কতা ও চিকিৎসা ছাড়া প্রার্থনা করেই করোনা থেকে মুক্তি মিলবে কিনা, সে বিতর্কটি জোরেশোরেই চলছে। এ ব্যাপারে নবী মুহাম্মদ (সা.)-এর জীবনদর্শন, প্রাত্যহিক জীবনচর্চা, নির্দেশনা ও কা-জ্ঞান বিশ্বের সব মানুষের জন্য অনুসরণীয় হতে পারে।

মুহাম্মদ (সা.) ধর্মের ব্যাপারে যেমন দিকনির্দেশনা দিয়েছেন, তেমনি স্থিতিশীলতা, নিরাপত্তা ও সবার কল্যাণের জন্য সতর্কতামূলক ব্যবস্থা নেওয়ারও তাগিদও দিয়েছেন। বিশ্বে উগ্রতা, বর্ণবাদ, জঙ্গিবাদ, ঘৃণা ও যুক্তিবিবর্জিত ধর্মান্ধতা যেভাবে বিস্তৃত হচ্ছে; সেই মুহূর্তে ‘ফেইথ’ বা বিশ্বাস বা ধর্মের ন্যায়নিষ্ঠ চর্চা ও ‘র‌্যাশনালিটি’ বা যুক্তির চর্চা এবং বিশ্বাস ও যুক্তির সমন্বয় ব্যক্তিগত ও পারিবারিক জীবনে যেমন সব মানুষের ইহজাগতিক, নৈতিক ও আধ্যাত্মিক কল্যাণ বয়ে আনতে পারে; তেমনি রাষ্ট্রিক ও বৈশ্বিক পরিবেশকেও করে তুলতে পারে সহনশীল, শান্তিপূর্ণ ও সব মানুষের জন্য নিরাপদ।

 

লেখক : অধ্যাপক, আইন বিভাগ, ঢাকা বিশ^বিদ্যালয়।

এই বিভাগের আরও খবর
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
স্বাধীন বিচার বিভাগ
স্বাধীন বিচার বিভাগ
আবারও ভূমিকম্প
আবারও ভূমিকম্প
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
সর্বশেষ খবর
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত
বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল
এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান
বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা
সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক
ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল
সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক
বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

২০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার
হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা
যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা

পূর্ব-পশ্চিম

দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা
দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা

মাঠে ময়দানে

শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প
শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প

পূর্ব-পশ্চিম

অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের
অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের

পূর্ব-পশ্চিম

টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি
টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি

পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা
বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা

মাঠে ময়দানে

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে