শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০১ এপ্রিল, ২০২০ আপডেট:

করোনাভাইরাস মোকাবিলায় প্রার্থনা বনাম চিকিৎসা

শেখ হাফিজুর রহমান কার্জন
প্রিন্ট ভার্সন
করোনাভাইরাস মোকাবিলায় প্রার্থনা বনাম চিকিৎসা

সারা বিশ্ব যখন কভিড-১৯ করোনাভাইরাসের আক্রমণে থরথর করে কাঁপছে; তখন এর উৎপত্তি ও বিস্তারের কারণ, চিকিৎসা পদ্ধতি, এর প্রতিরোধে সতর্কতা, অর্থনীতি ও রাজনীতির ওপর এর ফলাফলসহ নানা বিষয়ে আলোচনা ও বিশ্লেষণ চলছে। বিশেষজ্ঞ, যুক্তিশীল ও প্রাজ্ঞ ব্যক্তিবর্গ ছাড়া বিশ্বের বিভিন্ন দেশের বিভিন্ন ধর্ম, বর্ণ, গোত্র, দল ও গোষ্ঠীর মানুষ তাদের নিজ নিজ বিশ্বাস, দৃষ্টিভঙ্গি, জানাশোনার পরিধির ওপর ভিত্তি করে ফেসবুক, টুইটার, ইউটিউবে তাদের মতামত ব্যক্ত করছেন। কেউ কেউ আতঙ্ক ছড়াচ্ছেন, কেউ কেউ করছেন দোষারোপের রাজনীতি।

ডোনাল্ড ট্রাম্প দোষারোপ করছেন চীনকে, চীন বলছে নাটের গুরু হচ্ছে আমেরিকা! কিছু গবেষক বলছেন, বাদুড় থেকে প্রাণঘাতী এ ভাইরাসের উৎপত্তি; আবার অনেকেই দুষছেন বায়োলজিক্যাল উয়েপন বা জৈব অস্ত্রকে। এ পরিস্থিতি মোকাবিলা করতে গিয়ে ইতালি, স্পেন, চীন, আমেরিকা, কানাডা, ব্রিটেনসহ উন্নত দেশগুলোকে হিমশিম খেতে হচ্ছে। পুরো দেশ লকডাউন করে, সেনা মোতায়েন করেও পরিস্থিতি সামাল দেওয়া যাচ্ছে না।

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ২২ মার্চ বলেছে, শুধু লকডাউন করে করোনাভাইরাস মোকাবিলা করা যাবে না। সংস্থাটির ভাষ্যমতে, লকডাউনের সঙ্গে সঙ্গে জনস্বাস্থ্যবিষয়ক পদক্ষেপগুলোও প্রয়োজন; কেননা, পরবর্তীতে এ ভাইরাসটি যেন আবার ছড়িয়ে পড়তে না পারে। বিবিসির অ্যানড্রিউ মার শোর সঙ্গে এক সাক্ষাৎকারে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার জরুরি বিশেষজ্ঞ ড. মাইক রাইয়ান বলেন, ‘যেদিকে আমাদের সবচেয়ে বেশি মনোযোগ দেওয়া উচিত তা হচ্ছে যারা (ইতিমধ্যে) অসুস্থ হয়েছেন, যারা ভাইরাসটি বহন করছেন, তাদের আলাদা করে ফেলা এবং যারা (অসুস্থ ও ভাইরাস-বহনকারীদের) সংস্পর্শে এসেছেন, তাদেরও (অন্যদের কাছ থেকে) পৃথক করে ফেলা।’

ড. রাইয়ান সতর্ক করে দিয়ে বলেন, ‘যদি আমরা এখন থেকে শক্তিশালী জনস্বাস্থ্যবিষয়ক পদক্ষেপগুলো না নিই, তাহলে লকডাউন ও জনগণের চলাফেরার ওপর আরোপিত নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়া বা শিথিল করা হলে, রোগটি তখন লাফিয়ে আগের অবস্থায় ফিরে আসবে।’

১৯৮টি দেশে প্রায় ৫ লাখ লোকের আক্রান্ত হওয়া ও ২২ হাজারের বেশি মৃত্যু (২৬ মার্চ রাত ১০টা পর্যন্ত), ও দেশে দেশে লকডাউন ও কারফিউ জারির পরিপ্রেক্ষিতে মানুষ শুধু বিশ^ স্বাস্থ্য সংস্থার নির্দেশনা, সতর্কতা ও ডাক্তারি চিকিৎসার ওপর আস্থা রাখতে পারছে না। অনেকেই ঘরে বসে ইবাদত-বন্দেগি করছেন; অনেকেই প্রার্থনা করতে ছুটে যাচ্ছেন মসজিদ, মন্দির, গির্জা, সিনাগগসহ উপাসনালয়ে।

এমনকি ধর্মে বিশ্বাসী মানুষের গোঁড়া অংশ জোর দিয়ে বলতে শুরু করেছে, একমাত্র প্রার্থনা এবং দোয়াই মানবজাতিকে এ পরিস্থিতি থেকে রক্ষা করতে পারে। লক্ষ্য করার বিষয় হচ্ছে, খ্রিস্টধর্মের বৈাশ্বক কেন্দ্র ভ্যাটিকান সিটিতে ওই ধর্মের সর্বোচ্চ গুরু পোপ বসবাস করেন, সেই ভ্যাটিকান সিটি যে ইতালিতে অবস্থিত সেটি এখন মৃত্যুপুরী। মুসলমানদের সবচেয়ে পবিত্র স্থান সৌদি আরব, যেখানে মক্কা ও মদিনা অবস্থিত, সেই দেশের অবস্থাও ভালো নয়। সৌদি সরকার দুটি মসজিদ বাদে সব মসজিদের জামাত বন্ধ করে দিয়েছে, বন্ধ করে দিয়েছে ওমরাহ। আরও দুটি বড় ধর্ম হিন্দু বা সনাতন ধর্ম ও বৌদ্ধধর্ম, যে দুটি ধর্মের উৎপত্তি ভারতে, সেই ভারতে ২৬ মার্চ পর্যন্ত অনেকেই আক্রান্ত হয়েছেন; এবং ভারত সরকার ২১ দিনের লকডাউন ঘোষণা করেছে।

অস্বীকার করার উপায় নেই যে, বৈশ্বিক মহামারী হলে সেটি ধর্ম, বর্ণ, গোত্র, লিঙ্গ, জাতীয়তা, নৃতত্ত্ব, ধনী-গরিব, দলিত ও আদিবাসী কিছুই মানে না। তবু ধর্মবিশ্বাসীদের গোঁড়া অংশ সতর্কতা ও চিকিৎসা বাদ দিয়ে করোনা থেকে মুক্তি পেতে শুধু প্রার্থনার কথা বলছে। এমন এক পরিস্থিতিতে গবেষকরা মহামারী প্রতিরোধে মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর কিছু প্রাজ্ঞ ও সুবিবেচনাপূর্ণ উপদেশ ও নির্দেশনার রেফারেন্স দিচ্ছেন, যে নির্দেশনাগুলো কভিড-১৯ করোনাভাইরাস প্রতিরোধে যথেষ্ট কার্যকর বলে মনে করা হচ্ছে।

রাইস বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞানের অধ্যাপক এবং The Humani.y of Muhammad: A Christian View (Blue Dome Press, 2020), I Islam in America: Exploring the Issues (ABC-CLIO 2019) গ্রন্থের লেখক ড. ক্রেইগ কনসিডাইন গত ১৭ মার্চ নিউজউইকে প্রকাশিত তার এক কলামে লিখেছেন, রোগ-প্রতিরোধ বিদ্যাবিদ ড. অ্যান্থনি ফসি (Immunologis. Dr. Anthony Fauci) এবং চিকিৎসা সাংবাদিক ড. সঞ্জয় গুপ্তর (Medical Reporter Dr. Sanjay Gupta) মতো বিশেষজ্ঞরা বলছেন, কভিড-১৯-এর মতো মহামারী প্রতিরোধে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা ও কোয়ারেন্টাইন হচ্ছে সবচেয়ে কার্যকর হাতিয়ার।

এরপর তিনি প্রশ্ন করেছেন, ‘আপনারা কি জানেন যে, আর কে মহামারীর সময়ে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা ও কোয়ারেন্টাইনের কথা বলেছিলেন?’ পরের বাক্যে ড. ক্রেইগ কনসিডাইন এ প্রশ্নের উত্তরে বলছেন, তিনি হচ্ছেন ইসলামের নবী মুহাম্মদ (সা.), যিনি ১৪০০ বছর আগে এ কথা বলেছিলেন।

ড. ক্রেইগ কনসিডাইনের মতে, তিনি কোনোভাবেই প্রাণঘাতী রোগ বিষয়ে বিশেষজ্ঞ ছিলেন না। তথাপি মুহাম্মদ (সা.) প্রাণঘাতী রোগ ও মহামারী মোকাবিলায় যেসব উপদেশ দিয়েছেন সেগুলো কভিড-১৯ করোনাভাইরাস প্রতিরোধে যথেষ্ট প্রজ্ঞাপূর্ণ ও সুবিবেচনাপ্রসূত বলে বিবেচিত হতে পারে। রসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘তোমরা যদি শুনতে পাও, কোনো ভূখন্ডে প্লেগ দেখা দিয়েছে, তাহলে সেই ভূখরন্ড প্রবেশ কোর না; কিন্তু তুমি যদি দেখতে পাও, তুমি যেখানে বাস কর সেখানে প্লেগ দেখা দিয়েছে, তাহলে সেই স্থান ত্যাগ কোর না।’ কভিড-১৯ করোনাভাইরাস মোকাবিলায় আজ বিশ্বব্যাপী যে ‘কোয়ারেন্টাইন’ বা করোনা রোগী ও ভাইরাস বহনকারীদের আলাদা করা ও থাকার কথা বলা হচ্ছে, তার সঙ্গে কি মুহাম্মদ (সা.)-এর এই প্রাজ্ঞ নির্দেশনার মিল পাওয়া যাচ্ছে না?

রসুলুল্লাহ (সা.) ছোঁয়াচে রোগ সম্পর্কে বলেছেন, ‘যারা ছোঁয়াচে রোগে আক্রান্ত হয়েছে, তাদের স্বাস্থ্যবানদের থেকে আলাদা রাখতে হবে।’ মুহাম্মদ (সা.) পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার ওপর অত্যন্ত জোর দিয়েছেন, যা মানুষকে সংক্রমণ থেকে দূরে রাখে। প্রাসঙ্গিকভাবে কিছু হাদিসের উল্লেখ করা যেতে পারে। যেমন, ‘পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা ইমানের অঙ্গ’; ‘ঘুম থেকে ওঠার পর তোমার হাত ধুয়ে ফেল; কেননা, তুমি জান না যে, ঘুমের মধ্যে তোমার হাত কোথায় স্পর্শ করেছে’; ‘খাবারের রহমত ও বরকত নিহিত রয়েছে খাওয়ার আগে ও পরে হাত ধোয়ার মধ্যে’।

কেউ অসুস্থ হলে মুহাম্মদ (সা.) কী উপদেশ দিতেন? তিনি বলতেন, ‘অসুস্থ হলে চিকিৎসা করতে হবে; কেননা, আল্লাহ প্রতিকার ছাড়া কোনো রোগ সৃষ্টি করেননি। একমাত্র ব্যতিক্রম যে রোগটি সেটি হচ্ছে- বার্ধক্য’। এ হাদিসের মধ্য দিয়ে এটি প্রতীয়মান হয় যে, তিনি জানতেন কখন বিশ্বাসের সঙ্গে যুক্তির সমন্বয় ঘটাতে হবে। সাম্প্রতিক সময়ে অনেক গোঁড়া ধার্মিক এমন কথাও বলেছেন, কোয়ারেন্টাইন, সামাজিক দূরত্ব (ও প্রয়োজনীয় জনস্বাস্থ্য সতর্কতা) বাদেই শুধু প্রার্থনা বা দোয়া মানুষকে করোনাভাইরাস থেকে নিরাপদ রাখবে! এ ব্যাপারে নবী মুহাম্মদ (সা.) কী বলেছেন?

নবম শতাব্দীর পার্সিয়ান পন্ডিত আল-তিরমিজি বর্ণিত এ হাদিসটির কথা বিবেচনা করুন। আল-তিরমিজি বর্ণিত হাদিসটি এ রকম- ‘একদিন নবী মুহাম্মদ (সা.) লক্ষ্য করলেন, এক বেদুইন পুরুষ তার উটকে না বেঁধে উন্মুক্ত অবস্থায় রেখে দিয়েছেন। তিনি বেদুইনকে জিজ্ঞাসা করলেন, তুমি তোমার উটকে বাঁধলে না কেন? তখন বেদুইন উত্তর দিলেন, আমি সৃষ্টিকর্তার ওপর বিশ্বাস রেখেছি এবং সৃষ্টিকর্তাই আমার উটকে রক্ষা করবেন। তখন নবী মুহাম্মদ (সা.) বললেন, প্রথমে তোমার উট বাঁধো, তারপর সৃষ্টিকর্তার ওপর বিশ্বাস স্থাপন কোর।’ লক্ষ্য করার বিষয় হচ্ছে, রসুলুল্লাহ (সা.) মহান আল্লাহর ওপর বিশ্বাস এবং ধর্মের নৈতিকতা, শুদ্ধাচার ও পালনীয় ব্যাপারে যেমন নিষ্ঠতা দেখিয়েছেন; আবার যুক্তিবিচ্যুতও হননি। বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির অগ্রগতি, চতুর্থ শিল্পবিপ্লব ও ডাবলু ডাবলু ডাবলু বা বৈশি^ক তন্তু বা জালের এই যুগে এটিই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ; অর্থাৎ ‘ফেইথ ও র‌্যাশনালিটি’র সমন্বয়।

উনবিংশ শতাব্দীর মধ্যভাগ থেকে তাবৎ বিংশ শতাব্দীর একটি মৌলিক তর্ক হচ্ছে ‘ফেইথ ভারসেস র‌্যাশনালিটি’ এবং ‘বিজ্ঞান বনাম ধর্ম’। একবিংশ শতাব্দীতেও তর্কটি চলমান; এবং করোনাভাইরাস কর্তৃক বৈাশ্বক সংকটের সময়ে আবারও তর্কটি জোরদার হয়েছে। বিশেষ করে সতর্কতা ও চিকিৎসা ছাড়া প্রার্থনা করেই করোনা থেকে মুক্তি মিলবে কিনা, সে বিতর্কটি জোরেশোরেই চলছে। এ ব্যাপারে নবী মুহাম্মদ (সা.)-এর জীবনদর্শন, প্রাত্যহিক জীবনচর্চা, নির্দেশনা ও কা-জ্ঞান বিশ্বের সব মানুষের জন্য অনুসরণীয় হতে পারে।

মুহাম্মদ (সা.) ধর্মের ব্যাপারে যেমন দিকনির্দেশনা দিয়েছেন, তেমনি স্থিতিশীলতা, নিরাপত্তা ও সবার কল্যাণের জন্য সতর্কতামূলক ব্যবস্থা নেওয়ারও তাগিদও দিয়েছেন। বিশ্বে উগ্রতা, বর্ণবাদ, জঙ্গিবাদ, ঘৃণা ও যুক্তিবিবর্জিত ধর্মান্ধতা যেভাবে বিস্তৃত হচ্ছে; সেই মুহূর্তে ‘ফেইথ’ বা বিশ্বাস বা ধর্মের ন্যায়নিষ্ঠ চর্চা ও ‘র‌্যাশনালিটি’ বা যুক্তির চর্চা এবং বিশ্বাস ও যুক্তির সমন্বয় ব্যক্তিগত ও পারিবারিক জীবনে যেমন সব মানুষের ইহজাগতিক, নৈতিক ও আধ্যাত্মিক কল্যাণ বয়ে আনতে পারে; তেমনি রাষ্ট্রিক ও বৈশ্বিক পরিবেশকেও করে তুলতে পারে সহনশীল, শান্তিপূর্ণ ও সব মানুষের জন্য নিরাপদ।

 

লেখক : অধ্যাপক, আইন বিভাগ, ঢাকা বিশ^বিদ্যালয়।

এই বিভাগের আরও খবর
বিএনপির জিরো টলারেন্স
বিএনপির জিরো টলারেন্স
পবিত্র আশুরা
পবিত্র আশুরা
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
উজানির মা ও ভাটার টান
উজানির মা ও ভাটার টান
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
থানায় হামলা
থানায় হামলা
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
সর্বশেষ খবর
করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি
করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি

১০ মিনিট আগে | শোবিজ

দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল
দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল

২৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা
সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল
ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে
ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান
মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম
জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাহাড়ি ফল ঐতিহ্যের অংশ : উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা
পাহাড়ি ফল ঐতিহ্যের অংশ : উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লী বিদ্যুতের সাব-যোনাল অফিস স্থানান্তরের প্রতিবাদে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ
পল্লী বিদ্যুতের সাব-যোনাল অফিস স্থানান্তরের প্রতিবাদে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের
প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়ার গভীর ষড়যন্ত্র চলছে : নার্গিস বেগম
নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়ার গভীর ষড়যন্ত্র চলছে : নার্গিস বেগম

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লঙ্কানদের চেপে ধরেছে টাইগাররা
লঙ্কানদের চেপে ধরেছে টাইগাররা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিচার ও সংস্কারের মাধ্যমে গণতন্ত্রকে এগিয়ে নিতে হবে : নাহিদ
বিচার ও সংস্কারের মাধ্যমে গণতন্ত্রকে এগিয়ে নিতে হবে : নাহিদ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্লেনে বাজল ভুয়া ফায়ার অ্যালার্ম, আতঙ্কে ঝাপ দিয়ে আহত ১৮
প্লেনে বাজল ভুয়া ফায়ার অ্যালার্ম, আতঙ্কে ঝাপ দিয়ে আহত ১৮

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলাপাড়ায় উল্টো রথযাত্রা
কলাপাড়ায় উল্টো রথযাত্রা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের আনন্দ মিছিল
চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের আনন্দ মিছিল

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুবককে কুপিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ১
যুবককে কুপিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উত্তাল বঙ্গোপসাগরে আশ্রয় নিল শত শত ট্রলার, চার বন্দরে সতর্কতা
উত্তাল বঙ্গোপসাগরে আশ্রয় নিল শত শত ট্রলার, চার বন্দরে সতর্কতা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর
বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুবকের লাশ উদ্ধার
যুবকের লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‌পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে ফ্যাসিজমের রাস্তা বন্ধ হবে : জামায়াত আমির
‌পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে ফ্যাসিজমের রাস্তা বন্ধ হবে : জামায়াত আমির

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রূপগঞ্জে কুপিয়ে আহত ইলেকট্রিশিয়ানের মৃত্যু
রূপগঞ্জে কুপিয়ে আহত ইলেকট্রিশিয়ানের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুড়িগ্রামে কঠোর নিরাপত্তায় উল্টো রথ যাত্রা উদযাপন
কুড়িগ্রামে কঠোর নিরাপত্তায় উল্টো রথ যাত্রা উদযাপন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোলায় সাত কোটি টাকার অবৈধ পণ্য জব্দ
ভোলায় সাত কোটি টাকার অবৈধ পণ্য জব্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন ম্যাচ জিতেই এশিয়া কাপে বাংলাদেশ
তিন ম্যাচ জিতেই এশিয়া কাপে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সেই চা দোকানির পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সেই চা দোকানির পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

৩ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

'রাজনৈতিক দলগুলো একমত হলে স্বৈরাচারের পুনঃপ্রবর্তন ঠেকানো যাবে'
'রাজনৈতিক দলগুলো একমত হলে স্বৈরাচারের পুনঃপ্রবর্তন ঠেকানো যাবে'

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস
এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট
উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’
‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স
আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল
কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান
১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের
ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন
সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা
লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা
কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?
ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত
৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!
শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ
হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প
নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস
গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা
যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!
আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ
৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা
গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’
আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!
বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল
গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ
কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান
আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স
নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

সম্পাদকীয়

এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ

প্রথম পৃষ্ঠা

উলটো রথ টেনে শেষ হলো রথ উৎসব
উলটো রথ টেনে শেষ হলো রথ উৎসব

নগর জীবন

আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ
আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড করতে হবে
নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড করতে হবে

নগর জীবন

উল্টো রথযাত্রায় ভক্তের ঢল
উল্টো রথযাত্রায় ভক্তের ঢল

দেশগ্রাম

মানুষ আর কত জীবন দেবে
মানুষ আর কত জীবন দেবে

নগর জীবন

হোটেল জাকারিয়ায় ভাঙচুর ও নারীদের ওপর হামলার ঘটনায় একজন গ্রেপ্তার
হোটেল জাকারিয়ায় ভাঙচুর ও নারীদের ওপর হামলার ঘটনায় একজন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

হাজার রানের ক্লাবের সদস্য হৃদয়
হাজার রানের ক্লাবের সদস্য হৃদয়

মাঠে ময়দানে

ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব
ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব

মাঠে ময়দানে

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে

দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রবাসীর লাশ নিয়ে ফেরার পথে দুর্ঘটনায় ভাইসহ নিহত ২
প্রবাসীর লাশ নিয়ে ফেরার পথে দুর্ঘটনায় ভাইসহ নিহত ২

দেশগ্রাম

এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

শত শত কারখানায় নিষিদ্ধ জাল
শত শত কারখানায় নিষিদ্ধ জাল

দেশগ্রাম

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্যামপুর ডায়িং কারখানার বর্জ্য পড়ছে নদীতে
শ্যামপুর ডায়িং কারখানার বর্জ্য পড়ছে নদীতে

পেছনের পৃষ্ঠা