শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৫ এপ্রিল, ২০২০ আপডেট:

একাধিক ক্রাইসিস ম্যানেজার চাই

আরিফুর রহমান দোলন
প্রিন্ট ভার্সন
একাধিক ক্রাইসিস ম্যানেজার চাই

বিশ্বজুড়েই সংকট। স্বাস্থ্যঝুঁকি তো বটেই। সেই সঙ্গে দেশে দেশে অর্থনৈতিক সংকটও চরমে পৌঁছানোর উপক্রম। বিশ্ব নেতৃত্বের চোখেমুখে কোথায় যেন আত্মবিশ্বাসে ঘাটতি। মহাপরাক্রমশালী দেশের কর্ণধাররাও কার্যত অসহায় হয়ে পড়েছেন। করোনাভাইরাসের আক্রমণজনিত ক্ষতি দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের ক্ষতির চেয়েও কত ব্যাপক হবে সেই অপেক্ষা শুধুই সময়ের ব্যাপার মাত্র। উন্নত বিশ্বের দেশগুলো করোনাভাইরাস ও এর সর্বগ্রাসী প্রভাব কাটিয়ে উঠবে তাদের শক্তিশালী অর্থনৈতিক ভিত্তিকে ব্যবহার করেই। কিন্তু বাংলাদেশ? আমাদের পক্ষে কি অত সহজে বৈতরণী পার হওয়া সম্ভব হবে?

সংকট মোকাবিলায় রাজনৈতিক নেতৃত্বকে নানামুখী সুদূরপ্রসারী পদক্ষেপ নিতে হবে। পাশাপাশি প্রতিটি কাজ, সিদ্ধান্তে থাকতে হবে দক্ষতার ছাপ। আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা একদিকে দক্ষ, যোগ্য, শতভাগ নিষ্ঠাবান একজন রাষ্ট্রনায়ক। সব সংকটে নিজেকে শতভাগ উজাড় করে দিতে তার জুড়ি মেলা ভার। তিনি করছেন, তিনিই করবেন, আমরা নিশিদিন এ আশায়ই থাকি। কিন্তু তার টিম? সংকটকালে কতখানি দক্ষতা, যোগ্যতার ছাপ মন্ত্রিসভার সদস্যরা রাখছেন? কিংবা আমলাতন্ত্রের মধ্যেও এখন সে রকম অসাধারণ কোনো নেতৃত্ব আমরা দেখতে পাচ্ছি? যারা এ মুহূর্তের সংকট এবং যে সংকট আসন্ন তা দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে নির্ভার রাখতে পারেন?

পরিষ্কার বলতে চাই, আমাদের ক্রাইসিস ম্যানেজারের বড্ড অভাব। কেন যেন মনে হচ্ছে সব ক্ষেত্রে অধিক মনোযোগ দিতে হচ্ছে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে। কার্যত বাধ্য হয়েও সব সময় অতিরিক্ত কাজে ডুবে থাকতে হচ্ছে তাঁকে। সহকর্মীরা সিদ্ধান্ত গ্রহণ, বাস্তবায়ন ও সরকার পরিচালনায় আরও মেধার স্বাক্ষর রাখলে আমার বিশ্বাস, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী খানিকটা নির্ভার থেকে যে কোনো সংকট মোকাবিলায় স্বস্তির নিঃশ্বাস ছাড়তে পারতেন।

টেলিভিশনের পর্দায় দেখলাম আমাদের স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক পার্সোনাল প্রটেকটিভ ইকুইপমেন্টকে (পিপিই) বারবার পিপিপি বলে আখ্যা দিচ্ছেন। মুখ ফসকে বারবার স্বাস্থ্যমন্ত্রীর ভুল উচ্চারণ বিভিন্ন মহলে নানা প্রশ্নের উদ্রেক করছে। সাম্প্রতিক করোনা পরিস্থিতিতে মন্ত্রীর নিজের প্রস্তুতি, এ রোগ, এর চিকিৎসা, চিকিৎসাসামগ্রীসহ সার্বিক বিষয় নিয়ে বিশ্লেষণ করার ক্ষমতার যোগ্যতা নিয়ে সংশ্লিষ্টরা কানাঘুষা করছেন। এমনিতেই মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পাওয়ার পর স্বাস্থ্য খাতে গত এক বছরের বেশি সময়ে ছোটখাটো সংকটেও স্বাস্থ্যমন্ত্রীর আন্তরিকতায় ঘাটতি দেখেন স্বাস্থ্য খাতের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট অনেকেই। দেশে ডেঙ্গু পরিস্থিতি যখন নাজুক তখন তার ব্যক্তিগত ও পারিবারিক মালয়েশিয়া সফর দায়িত্বের প্রতি কতখানি আন্তরিকতা প্রদর্শন তা নিয়ে কম বিতর্ক হয়নি। জাতিসংঘের একটি কর্মসূচিতে সুইজারল্যান্ডে গিয়ে বাংলাদেশের পক্ষে যেদিন বক্তব্য উপস্থাপন করার কথা সেদিন বিনা নোটিসে তার অনুপস্থিতিও ছিল অবাক করার মতো। যদিও সেদিনই যথারীতি অনুষ্ঠানস্থল থেকে ৩০-৪০ কিলোমিটার দূরের একটি নৈশভোজে আমাদের বর্তমান স্বাস্থ্যমন্ত্রী আমন্ত্রিত সবার আগেই উপস্থিত ছিলেন।

করোনাভাইরাস নিয়ে সংবাদ ব্রিফিংয়ে যে কদিন আমাদের স্বাস্থ্যমন্ত্রী সশরীরে বা অনলাইনে যুক্ত হয়েছেন তাতে তাকে কি প্রাণবন্ত, তথ্যসমৃদ্ধ বা পরিপাটিভাবে উপস্থাপনযোগ্য মনে হয়েছে? বরং কোথায় যেন আত্মবিশ্বাসের ঘাটতি এমনটাই লাগে। এটা কি অনভিজ্ঞতা? নাকি স্বভাবসুলভ নেতৃত্বদানের ঘাটতি? ফেব্রুয়ারির শুরু থেকে করোনা আক্রান্ত দেশগুলো থেকে আগতদের প্রাতিষ্ঠানিক কোয়ারেন্টাইনে সঠিকভাবে না রাখা, হজক্যাম্প অপরিচ্ছন্ন রাখা বা যথাযথভাবে প্রস্তুত না করার ব্যর্থতা তো স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়েরই। শুরুতে ওই মন্ত্রণালয়ের দায়সারা মনোভাব, সমন্বয়হীনতা যে ছিল তা তো আর অস্বীকার করা যাবে না। পিপিই লাগবে, লাগবে না- স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের একরকম নির্দেশ আবার স্বাস্থ্য অধিদফতরের আরেক রকম বক্তব্যের মধ্য দিয়েই বোঝা গেছে সংকট মোকাবিলায় সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রণালয় খুব একটা গুছিয়ে উঠতে পারেনি।

সংকট তো কেবল শুরু। আশঙ্কা করা হচ্ছে মহাসংকট সামনে। তাহলে স্বাভাবিক সংকট মোকাবিলায় যে নেতৃত্ব হিমশিম খায় বা সিদ্ধান্ত নিতে দ্বিধাগ্রস্ত থাকে বড় সংকটে সেই নেতৃত্ব কি সরকারপ্রধানকে যোগ্য সহযোগিতা করতে পারবে?

সমস্যা যে শুধু স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের রাজনৈতিক নেতৃত্ব বা আমলাতন্ত্রের মধ্যে তা তো নয়। এ সমস্যা কার্যত সর্বত্র।

ভারতে নরেন্দ্র মোদি সরকারের ক্রাইসিস ম্যানেজারের নাম কী? বিজেপি ও বিজেপির বাইরে একবাক্যে সবাই স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের নামই বলেন। বিভিন্ন রাজ্যে বিধানসভা নির্বাচনে জয়ের কৌশল, অন্য দলের জনপ্রিয় নেতা, বিধায়ক ভাঙিয়ে বিজেপিতে ভেড়ানো, একের পর এক বিতর্কিত আইন পাস ও রাজ্যে বিরোধ সামলানোসহ সব সংকটে মোদির মুশকিল আসান হলেন অমিত শাহ। এরপর প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিংহ, পরিবহনমন্ত্রী নিতিন গড়কড়ি, অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন, পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর, শিল্প ও বাণিজ্যমন্ত্রী পীযূষ গোয়েল- এরা সবাই মোদির দক্ষ ক্রাইসিস ম্যানেজার হিসেবে খ্যাত। সাবেক আমলা ও ভারতের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত দোভালও মোদির ক্রাইসিস ম্যানেজারদের একজন। এই তো কয়েকদিন আগেই যখন দিল্লিতে তাবলিগ জামাতের সদস্যদের বিচ্ছিন্নকরণ করতে মোদির কপালে সামান্য ভাঁজ পড়ল মাঠে নামলেন দোভাল। তাবলিগ জামাতের নেতৃত্বের সঙ্গে কথা বললেন, বোঝালেন, করোনাভাইরাস থেকে বাঁচতে এ মুহূর্তে ধর্মীয় জমায়েত বন্ধ করা জরুরি। ব্যস, কাজ হয়ে গেল। স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেললেন মোদি। কিন্তু আমাদের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ক্রাইসিস ম্যানেজার কে বা কারা? সামনে থেকে নেতৃত্ব দিয়ে সংকট সমাধান করে প্রধানমন্ত্রীর মুশকিল আসান হওয়া নেতৃত্ব কোথায়? মন্ত্রিসভার সবচেয়ে সিনিয়র মন্ত্রী মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী। কয়েক মাস আগে বিতর্কিত কিছু মন্তব্য করে সরকারকেই বেকায়দায় ফেলেছেন। সাধারণত সরকারের যে কোনো সংকটে মন্ত্রিসভার এক নম্বর সদস্যের ভূমিকা থাকে সবচেয়ে বেশি। কিন্তু আমরা সবাই জানি, আদৌ সেই সক্ষমতা তিনি রাখেন কিনা। যদিও একজন চমৎকার ভালো মানুষ আমাদের এই মন্ত্রী। সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের কাজের ব্যাপারে যথেষ্ট আন্তরিক। কিন্তু তার শারীরিক কারণেই বাড়তি কাজ না করার কিছু বাধ্যবাধকতার বিষয়টিও ভেবে দেখার।

কৃষিমন্ত্রী আবদুর রাজ্জাক, অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল, স্থানীয় সরকারমন্ত্রী তাজুল ইসলাম, পররাষ্ট্রমন্ত্রী আবদুল মোমেন, বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল, পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নানরা আমাদের প্রধানমন্ত্রীর ক্রাইসিস ম্যানেজার হয়ে উঠেছেন এটিই আমরা দেখতে চাই। তাদের সিদ্ধান্ত গ্রহণ, সংকট ব্যবস্থাপনা, যে কোনো বিষয়ে পূর্বানুমান করার সঠিক ক্ষমতা দেশের জন্য কার্যকর এই বিশ্বাস ও আস্থা সব মহলের হয়েছে এটি দৃশ্যমান হওয়া জরুরি। আমলাতন্ত্রকে সঠিকভাবে পরিচালনায় আমাদের মন্ত্রীরা অত্যন্ত কার্যকর, এটি অতি দ্রুত প্রতিষ্ঠিত হওয়া জরুরি। মন্ত্রিসভার রাজনৈতিক নেতৃত্বের সঙ্গে আমলাতন্ত্রের বোঝাপড়ার হিসাব-নিকাশের ঘাটতি আছে এই প্রচার কিন্তু প্রবল। আরও সহজভাবে বললে অনেক সচিব মন্ত্রীর কথা শোনেন না অথবা প্রয়োজনীয় ও যথোপযুক্ত দিকনির্দেশনা পান না- এমন কানাঘুষা প্রবল। একজন আমির হোসেন আমু, তোফায়েল আহমেদ, মতিয়া চৌধুরী, খন্দকার মোশাররফ হোসেনদের প্রয়োজনীয়তা ফুরিয়ে যায়নি, এটাই মনে হচ্ছে। তাদের অভিজ্ঞতা, প্রাজ্ঞতাকে আরও ভালোভাবে ব্যবহার করা দরকার। বর্তমান ও আগামীতে সরকার, প্রশাসন পরিচালনায় অনেক অনেক বেশি দূরদৃষ্টিসম্পন্ন নেতৃত্ব প্রধানমন্ত্রীর আশপাশে থাকা দরকার। পরীক্ষিত ক্রাইসিস ম্যানেজারদের সাহচর্যে নবীনরা দক্ষ হয়ে উঠুক। সরকার পরিচালনায় অধিকতর অভিজ্ঞ, দক্ষ, প্রবীণ নেতাদের অন্তর্ভুক্ত করুন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী। আপনার বলিষ্ঠ নেতৃত্বে নিশ্চয়ই আমরা করোনার ধাক্কা ও অর্থনৈতিক বিপর্যয় কাটিয়ে উঠতে সক্ষম হব।

লেখক : সম্পাদক, দৈনিক ঢাকা টাইমস, ঢাকা টাইমস২৪ ডটকম এবং সাপ্তাহিক এই সময়।

এই বিভাগের আরও খবর
নতুন ট্যারিফ
নতুন ট্যারিফ
গুদাম-গার্মেন্টে আগুন
গুদাম-গার্মেন্টে আগুন
বুড়িগঙ্গা বাঁচান
বুড়িগঙ্গা বাঁচান
চার ইমামের ইমানি দৃঢ়তা
চার ইমামের ইমানি দৃঢ়তা
সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যারের হৃদয়ে দুঃখ ছিল
সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যারের হৃদয়ে দুঃখ ছিল
রাজধানীর যানজট
রাজধানীর যানজট
ক্ষুধামুক্ত বিশ্ব
ক্ষুধামুক্ত বিশ্ব
কোয়ান্টামতত্ত্ব ও কোয়ান্টাম তথ্য
কোয়ান্টামতত্ত্ব ও কোয়ান্টাম তথ্য
নিজামুদ্দিন আউলিয়া (রহ.)
নিজামুদ্দিন আউলিয়া (রহ.)
আমার বন্ধু হাসান হাফিজ
আমার বন্ধু হাসান হাফিজ
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত
আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত
সর্বশেষ খবর
চাকসু নির্বাচন: ভিপি-জিএসসহ ২৪টি পদে ছাত্রশিবিরের জয়
চাকসু নির্বাচন: ভিপি-জিএসসহ ২৪টি পদে ছাত্রশিবিরের জয়

৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ত্রিপুরায় তিন বাংলাদেশিকে নির্মমভাবে হত্যা
ভারতের ত্রিপুরায় তিন বাংলাদেশিকে নির্মমভাবে হত্যা

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ দফা দাবিতে ঝালকাঠিতে জামায়াতের মানববন্ধন
৫ দফা দাবিতে ঝালকাঠিতে জামায়াতের মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইব্রাহিম জাদরানকে আইসিসির জরিমানা
ইব্রাহিম জাদরানকে আইসিসির জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ অক্টোবর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুয়ার বিজ্ঞাপন বন্ধ করেছে ইএসপিএন-ক্রিকইনফো: বিশেষ সহকারী
জুয়ার বিজ্ঞাপন বন্ধ করেছে ইএসপিএন-ক্রিকইনফো: বিশেষ সহকারী

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোহরাওয়ার্দী হলে পুনরায় ভোট গণনার দাবি ছাত্রদলের
সোহরাওয়ার্দী হলে পুনরায় ভোট গণনার দাবি ছাত্রদলের

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চার ইমামের ইমানি দৃঢ়তা
চার ইমামের ইমানি দৃঢ়তা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

১ ও ২ টাকার কয়েন নিয়ে নতুন যে নির্দেশনা দিলো বাংলাদেশ ব্যাংক
১ ও ২ টাকার কয়েন নিয়ে নতুন যে নির্দেশনা দিলো বাংলাদেশ ব্যাংক

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চিকিৎসকদের পরামর্শে হাসপাতালে ভর্তি খালেদা জিয়া
চিকিৎসকদের পরামর্শে হাসপাতালে ভর্তি খালেদা জিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অযাচিত বিতর্ক সৃষ্টির চেষ্টা কেন?
অযাচিত বিতর্ক সৃষ্টির চেষ্টা কেন?

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনের জন্য আরও বেশি মার্কিন অস্ত্র কেনার আহ্বান
ইউক্রেনের জন্য আরও বেশি মার্কিন অস্ত্র কেনার আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিদ্ধিরগঞ্জে ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও উঠান বৈঠক
সিদ্ধিরগঞ্জে ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও উঠান বৈঠক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে নারীদের অধিকার নিশ্চিত করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে নারীদের অধিকার নিশ্চিত করা হবে’

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তান ও আফগানিস্তান ৪৮ ঘণ্টার যুদ্ধবিরতিতে সম্মত: ইসলামাবাদ
পাকিস্তান ও আফগানিস্তান ৪৮ ঘণ্টার যুদ্ধবিরতিতে সম্মত: ইসলামাবাদ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাকসুতে চলছে ভোট গণনা, নিরাপত্তায় দুই প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
চাকসুতে চলছে ভোট গণনা, নিরাপত্তায় দুই প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্রে শুরু হলো এনআইডির কার্যক্রম
যুক্তরাষ্ট্রে শুরু হলো এনআইডির কার্যক্রম

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে নেপাল ও ওমান
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে নেপাল ও ওমান

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেড় লাখ টাকা নিয়ে ধরিয়ে দেওয়া হলো ভিম সাবান
দেড় লাখ টাকা নিয়ে ধরিয়ে দেওয়া হলো ভিম সাবান

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে বিশ্ব মানসিক স্বাস্থ্য দিবস পালিত
কুড়িগ্রামে বিশ্ব মানসিক স্বাস্থ্য দিবস পালিত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরও ৪৫ ফিলিস্তিনির মরদেহ ফেরত দিল ইসরায়েল
আরও ৪৫ ফিলিস্তিনির মরদেহ ফেরত দিল ইসরায়েল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিম্বাবুয়ে টেস্টে রশিদকে ছাড়াই খেলবে আফগানিস্তান
জিম্বাবুয়ে টেস্টে রশিদকে ছাড়াই খেলবে আফগানিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে কিং কোবরা সাপ উদ্ধার
চট্টগ্রামে কিং কোবরা সাপ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাকৃবিতে শিক্ষার গুণগত মান নিশ্চিতকরণে প্রশিক্ষণ কর্মশালা
গাকৃবিতে শিক্ষার গুণগত মান নিশ্চিতকরণে প্রশিক্ষণ কর্মশালা

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দৃষ্টি সীমার বাইরে গিয়েও আঘাত হানবে চীনা ট্যাঙ্ক
দৃষ্টি সীমার বাইরে গিয়েও আঘাত হানবে চীনা ট্যাঙ্ক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চসিকের পরীক্ষামূলক বর্জ্য থেকে জ্বালানি উৎপাদন শুরু
চসিকের পরীক্ষামূলক বর্জ্য থেকে জ্বালানি উৎপাদন শুরু

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কুবিতে ফুটবল টুর্নামেন্ট
কুবিতে ফুটবল টুর্নামেন্ট

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিএবিআই প্রতিনিধি দলের বিএআরআই পরিদর্শন
সিএবিআই প্রতিনিধি দলের বিএআরআই পরিদর্শন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট ও আর্মার্ড কোরের রিক্রুট ব্যাচের কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত
ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট ও আর্মার্ড কোরের রিক্রুট ব্যাচের কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুয়াডাঙ্গায় শিক্ষকদের কর্মবিরতি
চুয়াডাঙ্গায় শিক্ষকদের কর্মবিরতি

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান
১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প
হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু
ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান
একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করব, তবে ‘নোট অব ডিসেন্ট’ উল্লেখ থাকতে হবে
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করব, তবে ‘নোট অব ডিসেন্ট’ উল্লেখ থাকতে হবে

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস
শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এইচএসসি পরীক্ষার ফল কাল : যেভাবে রেজাল্ট জানবেন
এইচএসসি পরীক্ষার ফল কাল : যেভাবে রেজাল্ট জানবেন

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলের গোপন ঘাঁটিতে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলের গোপন ঘাঁটিতে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান
'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

১৪ বিলিয়ন ডলারের বিটকয়েন জব্দ করলো যুক্তরাষ্ট্র
১৪ বিলিয়ন ডলারের বিটকয়েন জব্দ করলো যুক্তরাষ্ট্র

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের
আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পশ্চিম তীরে ভয়ংকর হয়ে উঠছে বসতি স্থাপনকারীরা, লাগাতার হামলা
পশ্চিম তীরে ভয়ংকর হয়ে উঠছে বসতি স্থাপনকারীরা, লাগাতার হামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাতকড়া পরানোয় ওসিকে ধমক শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইনের
হাতকড়া পরানোয় ওসিকে ধমক শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইনের

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাল এইচএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, জানবেন যেভাবে
কাল এইচএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, জানবেন যেভাবে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা
দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নিয়োগ পেলেন ১১১ প্রধান শিক্ষক
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নিয়োগ পেলেন ১১১ প্রধান শিক্ষক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪ জেলায় নতুন ডিসি
৪ জেলায় নতুন ডিসি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা
চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে চলন্ত বাসে আগুনে পুড়ে প্রাণ গেল ২০ যাত্রীর
ভারতে চলন্ত বাসে আগুনে পুড়ে প্রাণ গেল ২০ যাত্রীর

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপমান থেকে বাঁচতেই হিন্দি শিখেছিলাম’
‘অপমান থেকে বাঁচতেই হিন্দি শিখেছিলাম’

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিরপুরের অগ্নিকাণ্ডে এখনো নিখোঁজ ১৩ জন
মিরপুরের অগ্নিকাণ্ডে এখনো নিখোঁজ ১৩ জন

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা
দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে ভারতীয় বংশোদ্ভূত প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞ গ্রেপ্তার
যুক্তরাষ্ট্রে ভারতীয় বংশোদ্ভূত প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞ গ্রেপ্তার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ
খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দামে নতুন রেকর্ড
বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দামে নতুন রেকর্ড

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন
কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
জটিলতা কাটল না জুলাই সনদে
জটিলতা কাটল না জুলাই সনদে

প্রথম পৃষ্ঠা

কেনাকাটায় ভয়াবহ দুর্নীতি
কেনাকাটায় ভয়াবহ দুর্নীতি

নগর জীবন

অ্যাপে নয়, খ্যাপে চলে
অ্যাপে নয়, খ্যাপে চলে

রকমারি নগর পরিক্রমা

প্রবাসীদের পদচারণে ভোটের মাঠ সরগরম
প্রবাসীদের পদচারণে ভোটের মাঠ সরগরম

নগর জীবন

সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যারের হৃদয়ে দুঃখ ছিল
সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যারের হৃদয়ে দুঃখ ছিল

সম্পাদকীয়

বিএনপির ২৪, একক প্রার্থী নিয়ে প্রচারে জামায়াত এনসিপি
বিএনপির ২৪, একক প্রার্থী নিয়ে প্রচারে জামায়াত এনসিপি

নগর জীবন

যমুনা অভিমুখে লংমার্চ ঘোষণা
যমুনা অভিমুখে লংমার্চ ঘোষণা

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর আমি নিজেই বুঝি না জনগণ কী বুঝবে
পিআর আমি নিজেই বুঝি না জনগণ কী বুঝবে

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

টাকাপয়সার ছড়াছড়ি শুরু হয়েছে
টাকাপয়সার ছড়াছড়ি শুরু হয়েছে

নগর জীবন

বাংলাদেশি তরুণীকে নিয়ে যাচ্ছিল ভারতীয়
বাংলাদেশি তরুণীকে নিয়ে যাচ্ছিল ভারতীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আকর্ষণীয় চাকরির প্রলোভন ঠিকানা চীনের যৌনপল্লি
আকর্ষণীয় চাকরির প্রলোভন ঠিকানা চীনের যৌনপল্লি

পেছনের পৃষ্ঠা

ফার্নিচার মেলায় ছাড়ের ছড়াছড়ি
ফার্নিচার মেলায় ছাড়ের ছড়াছড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

গুলি সরবরাহ করা হয় হিসাব ছাড়া
গুলি সরবরাহ করা হয় হিসাব ছাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দিয়েছিলেন বিরল সাক্ষাৎকার
বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দিয়েছিলেন বিরল সাক্ষাৎকার

পেছনের পৃষ্ঠা

কালো ঘোড়ার অনুপ্রবেশ হতে পারে
কালো ঘোড়ার অনুপ্রবেশ হতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ রাকসুতে ভোটযুদ্ধ
আজ রাকসুতে ভোটযুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

জাল নোট নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের সতর্কবার্তা
জাল নোট নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের সতর্কবার্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মান রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে জাতীয় পার্টির নেতাদের সাক্ষাৎ
জার্মান রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে জাতীয় পার্টির নেতাদের সাক্ষাৎ

নগর জীবন

মাহী বি. চৌধুরীর বিরুদ্ধে দুদকের মামলার সিদ্ধান্ত
মাহী বি. চৌধুরীর বিরুদ্ধে দুদকের মামলার সিদ্ধান্ত

নগর জীবন

নানা অনিয়ম চাকসু ভোটেও
নানা অনিয়ম চাকসু ভোটেও

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি নেতা নজরুল ইসলাম খান হাসপাতালে ভর্তি
বিএনপি নেতা নজরুল ইসলাম খান হাসপাতালে ভর্তি

নগর জীবন

চট্টগ্রামে অপহৃত শিশু উদ্ধার গ্রেপ্তার ১
চট্টগ্রামে অপহৃত শিশু উদ্ধার গ্রেপ্তার ১

নগর জীবন

অযাচিত বিতর্ক সৃষ্টির চেষ্টা কেন?
অযাচিত বিতর্ক সৃষ্টির চেষ্টা কেন?

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনী প্রধান কুচকাওয়াজ সম্পন্ন
সেনাবাহিনী প্রধান কুচকাওয়াজ সম্পন্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্থনীতি শুধু ধনীদের স্বার্থে হলে ইনসাফ প্রতিষ্ঠা হবে না
অর্থনীতি শুধু ধনীদের স্বার্থে হলে ইনসাফ প্রতিষ্ঠা হবে না

নগর জীবন

দেশ এক ক্রান্তিকালে দাঁড়িয়ে
দেশ এক ক্রান্তিকালে দাঁড়িয়ে

নগর জীবন

সরকারকে ব্ল্যাকমেলের চেষ্টায় গণতন্ত্রবিরোধীরা
সরকারকে ব্ল্যাকমেলের চেষ্টায় গণতন্ত্রবিরোধীরা

নগর জীবন

বিএনপি নারী ও শিশুবান্ধব দল
বিএনপি নারী ও শিশুবান্ধব দল

নগর জীবন

মিরপুরের আগুন কাঠামোগত ও গাফিলতিজনিত
মিরপুরের আগুন কাঠামোগত ও গাফিলতিজনিত

নগর জীবন