শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৫ এপ্রিল, ২০২০ আপডেট:

একাধিক ক্রাইসিস ম্যানেজার চাই

আরিফুর রহমান দোলন
প্রিন্ট ভার্সন
একাধিক ক্রাইসিস ম্যানেজার চাই

বিশ্বজুড়েই সংকট। স্বাস্থ্যঝুঁকি তো বটেই। সেই সঙ্গে দেশে দেশে অর্থনৈতিক সংকটও চরমে পৌঁছানোর উপক্রম। বিশ্ব নেতৃত্বের চোখেমুখে কোথায় যেন আত্মবিশ্বাসে ঘাটতি। মহাপরাক্রমশালী দেশের কর্ণধাররাও কার্যত অসহায় হয়ে পড়েছেন। করোনাভাইরাসের আক্রমণজনিত ক্ষতি দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের ক্ষতির চেয়েও কত ব্যাপক হবে সেই অপেক্ষা শুধুই সময়ের ব্যাপার মাত্র। উন্নত বিশ্বের দেশগুলো করোনাভাইরাস ও এর সর্বগ্রাসী প্রভাব কাটিয়ে উঠবে তাদের শক্তিশালী অর্থনৈতিক ভিত্তিকে ব্যবহার করেই। কিন্তু বাংলাদেশ? আমাদের পক্ষে কি অত সহজে বৈতরণী পার হওয়া সম্ভব হবে?

সংকট মোকাবিলায় রাজনৈতিক নেতৃত্বকে নানামুখী সুদূরপ্রসারী পদক্ষেপ নিতে হবে। পাশাপাশি প্রতিটি কাজ, সিদ্ধান্তে থাকতে হবে দক্ষতার ছাপ। আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা একদিকে দক্ষ, যোগ্য, শতভাগ নিষ্ঠাবান একজন রাষ্ট্রনায়ক। সব সংকটে নিজেকে শতভাগ উজাড় করে দিতে তার জুড়ি মেলা ভার। তিনি করছেন, তিনিই করবেন, আমরা নিশিদিন এ আশায়ই থাকি। কিন্তু তার টিম? সংকটকালে কতখানি দক্ষতা, যোগ্যতার ছাপ মন্ত্রিসভার সদস্যরা রাখছেন? কিংবা আমলাতন্ত্রের মধ্যেও এখন সে রকম অসাধারণ কোনো নেতৃত্ব আমরা দেখতে পাচ্ছি? যারা এ মুহূর্তের সংকট এবং যে সংকট আসন্ন তা দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে নির্ভার রাখতে পারেন?

পরিষ্কার বলতে চাই, আমাদের ক্রাইসিস ম্যানেজারের বড্ড অভাব। কেন যেন মনে হচ্ছে সব ক্ষেত্রে অধিক মনোযোগ দিতে হচ্ছে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে। কার্যত বাধ্য হয়েও সব সময় অতিরিক্ত কাজে ডুবে থাকতে হচ্ছে তাঁকে। সহকর্মীরা সিদ্ধান্ত গ্রহণ, বাস্তবায়ন ও সরকার পরিচালনায় আরও মেধার স্বাক্ষর রাখলে আমার বিশ্বাস, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী খানিকটা নির্ভার থেকে যে কোনো সংকট মোকাবিলায় স্বস্তির নিঃশ্বাস ছাড়তে পারতেন।

টেলিভিশনের পর্দায় দেখলাম আমাদের স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক পার্সোনাল প্রটেকটিভ ইকুইপমেন্টকে (পিপিই) বারবার পিপিপি বলে আখ্যা দিচ্ছেন। মুখ ফসকে বারবার স্বাস্থ্যমন্ত্রীর ভুল উচ্চারণ বিভিন্ন মহলে নানা প্রশ্নের উদ্রেক করছে। সাম্প্রতিক করোনা পরিস্থিতিতে মন্ত্রীর নিজের প্রস্তুতি, এ রোগ, এর চিকিৎসা, চিকিৎসাসামগ্রীসহ সার্বিক বিষয় নিয়ে বিশ্লেষণ করার ক্ষমতার যোগ্যতা নিয়ে সংশ্লিষ্টরা কানাঘুষা করছেন। এমনিতেই মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পাওয়ার পর স্বাস্থ্য খাতে গত এক বছরের বেশি সময়ে ছোটখাটো সংকটেও স্বাস্থ্যমন্ত্রীর আন্তরিকতায় ঘাটতি দেখেন স্বাস্থ্য খাতের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট অনেকেই। দেশে ডেঙ্গু পরিস্থিতি যখন নাজুক তখন তার ব্যক্তিগত ও পারিবারিক মালয়েশিয়া সফর দায়িত্বের প্রতি কতখানি আন্তরিকতা প্রদর্শন তা নিয়ে কম বিতর্ক হয়নি। জাতিসংঘের একটি কর্মসূচিতে সুইজারল্যান্ডে গিয়ে বাংলাদেশের পক্ষে যেদিন বক্তব্য উপস্থাপন করার কথা সেদিন বিনা নোটিসে তার অনুপস্থিতিও ছিল অবাক করার মতো। যদিও সেদিনই যথারীতি অনুষ্ঠানস্থল থেকে ৩০-৪০ কিলোমিটার দূরের একটি নৈশভোজে আমাদের বর্তমান স্বাস্থ্যমন্ত্রী আমন্ত্রিত সবার আগেই উপস্থিত ছিলেন।

করোনাভাইরাস নিয়ে সংবাদ ব্রিফিংয়ে যে কদিন আমাদের স্বাস্থ্যমন্ত্রী সশরীরে বা অনলাইনে যুক্ত হয়েছেন তাতে তাকে কি প্রাণবন্ত, তথ্যসমৃদ্ধ বা পরিপাটিভাবে উপস্থাপনযোগ্য মনে হয়েছে? বরং কোথায় যেন আত্মবিশ্বাসের ঘাটতি এমনটাই লাগে। এটা কি অনভিজ্ঞতা? নাকি স্বভাবসুলভ নেতৃত্বদানের ঘাটতি? ফেব্রুয়ারির শুরু থেকে করোনা আক্রান্ত দেশগুলো থেকে আগতদের প্রাতিষ্ঠানিক কোয়ারেন্টাইনে সঠিকভাবে না রাখা, হজক্যাম্প অপরিচ্ছন্ন রাখা বা যথাযথভাবে প্রস্তুত না করার ব্যর্থতা তো স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়েরই। শুরুতে ওই মন্ত্রণালয়ের দায়সারা মনোভাব, সমন্বয়হীনতা যে ছিল তা তো আর অস্বীকার করা যাবে না। পিপিই লাগবে, লাগবে না- স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের একরকম নির্দেশ আবার স্বাস্থ্য অধিদফতরের আরেক রকম বক্তব্যের মধ্য দিয়েই বোঝা গেছে সংকট মোকাবিলায় সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রণালয় খুব একটা গুছিয়ে উঠতে পারেনি।

সংকট তো কেবল শুরু। আশঙ্কা করা হচ্ছে মহাসংকট সামনে। তাহলে স্বাভাবিক সংকট মোকাবিলায় যে নেতৃত্ব হিমশিম খায় বা সিদ্ধান্ত নিতে দ্বিধাগ্রস্ত থাকে বড় সংকটে সেই নেতৃত্ব কি সরকারপ্রধানকে যোগ্য সহযোগিতা করতে পারবে?

সমস্যা যে শুধু স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের রাজনৈতিক নেতৃত্ব বা আমলাতন্ত্রের মধ্যে তা তো নয়। এ সমস্যা কার্যত সর্বত্র।

ভারতে নরেন্দ্র মোদি সরকারের ক্রাইসিস ম্যানেজারের নাম কী? বিজেপি ও বিজেপির বাইরে একবাক্যে সবাই স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের নামই বলেন। বিভিন্ন রাজ্যে বিধানসভা নির্বাচনে জয়ের কৌশল, অন্য দলের জনপ্রিয় নেতা, বিধায়ক ভাঙিয়ে বিজেপিতে ভেড়ানো, একের পর এক বিতর্কিত আইন পাস ও রাজ্যে বিরোধ সামলানোসহ সব সংকটে মোদির মুশকিল আসান হলেন অমিত শাহ। এরপর প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিংহ, পরিবহনমন্ত্রী নিতিন গড়কড়ি, অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন, পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর, শিল্প ও বাণিজ্যমন্ত্রী পীযূষ গোয়েল- এরা সবাই মোদির দক্ষ ক্রাইসিস ম্যানেজার হিসেবে খ্যাত। সাবেক আমলা ও ভারতের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত দোভালও মোদির ক্রাইসিস ম্যানেজারদের একজন। এই তো কয়েকদিন আগেই যখন দিল্লিতে তাবলিগ জামাতের সদস্যদের বিচ্ছিন্নকরণ করতে মোদির কপালে সামান্য ভাঁজ পড়ল মাঠে নামলেন দোভাল। তাবলিগ জামাতের নেতৃত্বের সঙ্গে কথা বললেন, বোঝালেন, করোনাভাইরাস থেকে বাঁচতে এ মুহূর্তে ধর্মীয় জমায়েত বন্ধ করা জরুরি। ব্যস, কাজ হয়ে গেল। স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেললেন মোদি। কিন্তু আমাদের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ক্রাইসিস ম্যানেজার কে বা কারা? সামনে থেকে নেতৃত্ব দিয়ে সংকট সমাধান করে প্রধানমন্ত্রীর মুশকিল আসান হওয়া নেতৃত্ব কোথায়? মন্ত্রিসভার সবচেয়ে সিনিয়র মন্ত্রী মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী। কয়েক মাস আগে বিতর্কিত কিছু মন্তব্য করে সরকারকেই বেকায়দায় ফেলেছেন। সাধারণত সরকারের যে কোনো সংকটে মন্ত্রিসভার এক নম্বর সদস্যের ভূমিকা থাকে সবচেয়ে বেশি। কিন্তু আমরা সবাই জানি, আদৌ সেই সক্ষমতা তিনি রাখেন কিনা। যদিও একজন চমৎকার ভালো মানুষ আমাদের এই মন্ত্রী। সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের কাজের ব্যাপারে যথেষ্ট আন্তরিক। কিন্তু তার শারীরিক কারণেই বাড়তি কাজ না করার কিছু বাধ্যবাধকতার বিষয়টিও ভেবে দেখার।

কৃষিমন্ত্রী আবদুর রাজ্জাক, অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল, স্থানীয় সরকারমন্ত্রী তাজুল ইসলাম, পররাষ্ট্রমন্ত্রী আবদুল মোমেন, বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল, পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নানরা আমাদের প্রধানমন্ত্রীর ক্রাইসিস ম্যানেজার হয়ে উঠেছেন এটিই আমরা দেখতে চাই। তাদের সিদ্ধান্ত গ্রহণ, সংকট ব্যবস্থাপনা, যে কোনো বিষয়ে পূর্বানুমান করার সঠিক ক্ষমতা দেশের জন্য কার্যকর এই বিশ্বাস ও আস্থা সব মহলের হয়েছে এটি দৃশ্যমান হওয়া জরুরি। আমলাতন্ত্রকে সঠিকভাবে পরিচালনায় আমাদের মন্ত্রীরা অত্যন্ত কার্যকর, এটি অতি দ্রুত প্রতিষ্ঠিত হওয়া জরুরি। মন্ত্রিসভার রাজনৈতিক নেতৃত্বের সঙ্গে আমলাতন্ত্রের বোঝাপড়ার হিসাব-নিকাশের ঘাটতি আছে এই প্রচার কিন্তু প্রবল। আরও সহজভাবে বললে অনেক সচিব মন্ত্রীর কথা শোনেন না অথবা প্রয়োজনীয় ও যথোপযুক্ত দিকনির্দেশনা পান না- এমন কানাঘুষা প্রবল। একজন আমির হোসেন আমু, তোফায়েল আহমেদ, মতিয়া চৌধুরী, খন্দকার মোশাররফ হোসেনদের প্রয়োজনীয়তা ফুরিয়ে যায়নি, এটাই মনে হচ্ছে। তাদের অভিজ্ঞতা, প্রাজ্ঞতাকে আরও ভালোভাবে ব্যবহার করা দরকার। বর্তমান ও আগামীতে সরকার, প্রশাসন পরিচালনায় অনেক অনেক বেশি দূরদৃষ্টিসম্পন্ন নেতৃত্ব প্রধানমন্ত্রীর আশপাশে থাকা দরকার। পরীক্ষিত ক্রাইসিস ম্যানেজারদের সাহচর্যে নবীনরা দক্ষ হয়ে উঠুক। সরকার পরিচালনায় অধিকতর অভিজ্ঞ, দক্ষ, প্রবীণ নেতাদের অন্তর্ভুক্ত করুন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী। আপনার বলিষ্ঠ নেতৃত্বে নিশ্চয়ই আমরা করোনার ধাক্কা ও অর্থনৈতিক বিপর্যয় কাটিয়ে উঠতে সক্ষম হব।

লেখক : সম্পাদক, দৈনিক ঢাকা টাইমস, ঢাকা টাইমস২৪ ডটকম এবং সাপ্তাহিক এই সময়।

এই বিভাগের আরও খবর
বিএনপির জিরো টলারেন্স
বিএনপির জিরো টলারেন্স
পবিত্র আশুরা
পবিত্র আশুরা
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
উজানির মা ও ভাটার টান
উজানির মা ও ভাটার টান
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
থানায় হামলা
থানায় হামলা
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
সর্বশেষ খবর
৪ বছরের মেয়েকে হত্যা করে নদীতে ফেলে দিলেন বাবা
৪ বছরের মেয়েকে হত্যা করে নদীতে ফেলে দিলেন বাবা

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মানুষ শেষ পর্যন্ত বিএনপির দিকেই তাকিয়ে আছে : মান্না
মানুষ শেষ পর্যন্ত বিএনপির দিকেই তাকিয়ে আছে : মান্না

১ মিনিট আগে | রাজনীতি

গ্লোবাল সুপার লিগে খেলবেন সাকিব
গ্লোবাল সুপার লিগে খেলবেন সাকিব

২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হৃতিক-এনটিআরের ‘ওয়ার টু’ এক ঝটকায় গড়ল বিশ্বরেকর্ড
হৃতিক-এনটিআরের ‘ওয়ার টু’ এক ঝটকায় গড়ল বিশ্বরেকর্ড

৮ মিনিট আগে | শোবিজ

মায়ানগরীতে ফিরছেন ‘নো এন্ট্রি’ খ্যাত সেলিনা
মায়ানগরীতে ফিরছেন ‘নো এন্ট্রি’ খ্যাত সেলিনা

১১ মিনিট আগে | শোবিজ

পবিত্র আশুরা উপলক্ষে রাজবাড়ীতে শোক মিছিল
পবিত্র আশুরা উপলক্ষে রাজবাড়ীতে শোক মিছিল

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভয়াবহ চোটে মাঠের বাইরে ৫ মাস, দুশ্চিন্তায় বায়ার্ন-মুসিয়ালা
ভয়াবহ চোটে মাঠের বাইরে ৫ মাস, দুশ্চিন্তায় বায়ার্ন-মুসিয়ালা

১৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সরাইলে নিখোঁজের একদিন পর শিশুর মরদেহ উদ্ধার
সরাইলে নিখোঁজের একদিন পর শিশুর মরদেহ উদ্ধার

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আবারও ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় বন্ধ ইসরায়েলি বিমানবন্দর
আবারও ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় বন্ধ ইসরায়েলি বিমানবন্দর

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঠাকুরগাঁওয়ে স্কাউটস প্রশিক্ষণের সমাপনী ও সনদ বিতরণ
ঠাকুরগাঁওয়ে স্কাউটস প্রশিক্ষণের সমাপনী ও সনদ বিতরণ

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কারবালা স্মরণে মিরপুরে তাজিয়া মিছিল
কারবালা স্মরণে মিরপুরে তাজিয়া মিছিল

৫৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা
রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা

৫৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

চতুর্থ বারের মতো বাবা, উচ্ছ্বসিত নেইমার
চতুর্থ বারের মতো বাবা, উচ্ছ্বসিত নেইমার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভোলায় বৃত্তিপ্রাপ্ত ৩১ শিক্ষার্থীকে সংবর্ধনা
ভোলায় বৃত্তিপ্রাপ্ত ৩১ শিক্ষার্থীকে সংবর্ধনা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাউজানে দিনদুপুরে যুবদলকর্মীকে গুলি করে হত্যা
রাউজানে দিনদুপুরে যুবদলকর্মীকে গুলি করে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাজীপুরে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
গাজীপুরে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া
ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় খেলার মাঠেই মারা গেলেন গোলরক্ষক
মালয়েশিয়ায় খেলার মাঠেই মারা গেলেন গোলরক্ষক

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শহীদ নারীযোদ্ধাদের পরিবার যেন হারিয়ে না যায়: উপদেষ্টা শারমিন
শহীদ নারীযোদ্ধাদের পরিবার যেন হারিয়ে না যায়: উপদেষ্টা শারমিন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গ্রেনাডা টেস্ট: লড়াই জমিয়ে দিয়েছে অস্ট্রেলিয়া
গ্রেনাডা টেস্ট: লড়াই জমিয়ে দিয়েছে অস্ট্রেলিয়া

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাষানটেকে মাদ্রাসা পড়ুয়া শিশুর রহস্যজনক মৃত্যু
ভাষানটেকে মাদ্রাসা পড়ুয়া শিশুর রহস্যজনক মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের সঙ্গে আলোচনা ফলপ্রসূ হয়েছে, বললেন জেলেনস্কি
ট্রাম্পের সঙ্গে আলোচনা ফলপ্রসূ হয়েছে, বললেন জেলেনস্কি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজামৌলির ছবিতে প্রিয়াঙ্কা?
রাজামৌলির ছবিতে প্রিয়াঙ্কা?

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খুশকি দূর করার প্রাকৃতিক উপায়
খুশকি দূর করার প্রাকৃতিক উপায়

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

২৩ বছর পর ফিরছে ‘জাদু’? ‘কৃষ-৪’ সিনেমায় থাকছে আরও যে চমক
২৩ বছর পর ফিরছে ‘জাদু’? ‘কৃষ-৪’ সিনেমায় থাকছে আরও যে চমক

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি: নজরুল ইসলাম খান
পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি: নজরুল ইসলাম খান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কাউফলে আছে নানারকম গুণ
কাউফলে আছে নানারকম গুণ

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বর্ণাঢ্য আয়োজনে রাবির ৭৩তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপিত
বর্ণাঢ্য আয়োজনে রাবির ৭৩তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপিত

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শোকের মিছিলে কারবালা স্মরণ
শোকের মিছিলে কারবালা স্মরণ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু
স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ
হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর
বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা

৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এখনও এফ-৩৫ পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী এরদোয়ান
এখনও এফ-৩৫ পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী এরদোয়ান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!
আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো
যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা
গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি
যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবৈধদের লুকিয়ে রাখার অভিযোগে মালয়েশিয়ায় ১ হাজার নিয়োগকর্তা আটক
অবৈধদের লুকিয়ে রাখার অভিযোগে মালয়েশিয়ায় ১ হাজার নিয়োগকর্তা আটক

২৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ
৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের
প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হবে তারাই পিআর নির্বাচন চায় : সালাহউদ্দিন
যাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হবে তারাই পিআর নির্বাচন চায় : সালাহউদ্দিন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অতিরিক্ত মদ্যপানে অভিনেত্রীর মৃত্যু!
অতিরিক্ত মদ্যপানে অভিনেত্রীর মৃত্যু!

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অস্ত্র হস্তান্তর করবে না হিজবুল্লাহ
অস্ত্র হস্তান্তর করবে না হিজবুল্লাহ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ন্যায় ও ইনসাফ প্রতিষ্ঠিত না হওয়া পর্যন্ত সংগ্রাম চালিয়ে যেতে হবে’
‘ন্যায় ও ইনসাফ প্রতিষ্ঠিত না হওয়া পর্যন্ত সংগ্রাম চালিয়ে যেতে হবে’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল
শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল
দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পক্ষপাতিত্ব করলে নুরুল হুদার মতো পরিণতি ভোগ করতে হবে : জ্বালানি উপদেষ্টা
পক্ষপাতিত্ব করলে নুরুল হুদার মতো পরিণতি ভোগ করতে হবে : জ্বালানি উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল
একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যশোরে সাড়ে চার কোটি টাকার স্বর্ণসহ আটক ২
যশোরে সাড়ে চার কোটি টাকার স্বর্ণসহ আটক ২

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক সিইসি শামসুল হুদার মৃত্যুতে ইসির শোক
সাবেক সিইসি শামসুল হুদার মৃত্যুতে ইসির শোক

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ব্যাংকিং খাতে সংস্কার সময়সাপেক্ষ বিষয়, নির্বাচিত সরকার এসেই এটি করবে’
‘ব্যাংকিং খাতে সংস্কার সময়সাপেক্ষ বিষয়, নির্বাচিত সরকার এসেই এটি করবে’

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স
নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাজিত বাংলাদেশ
অপরাজিত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

লাকসামের এরশাদ শিকদার
লাকসামের এরশাদ শিকদার

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আতঙ্কে এনবিআর কর্মকর্তারা
আতঙ্কে এনবিআর কর্মকর্তারা

নগর জীবন

অর্থে স্বাস্থ্যে চড়া মূল্য দিচ্ছে ক্রেতা
অর্থে স্বাস্থ্যে চড়া মূল্য দিচ্ছে ক্রেতা

পেছনের পৃষ্ঠা

রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়
রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে
ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে

নগর জীবন

নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে
নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে

পেছনের পৃষ্ঠা

৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে
৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ
ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিবস্ত্র করে দেওয়া হতো ইলেকট্রিক শক
বিবস্ত্র করে দেওয়া হতো ইলেকট্রিক শক

প্রথম পৃষ্ঠা

মধুবালা-মীনা কুমারী - বন্ধু থেকে কেন শত্রু
মধুবালা-মীনা কুমারী - বন্ধু থেকে কেন শত্রু

শোবিজ

যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

নাটকে ইংরেজি ও উদ্ভট নামের প্রাধান্য
নাটকে ইংরেজি ও উদ্ভট নামের প্রাধান্য

শোবিজ

বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা
বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিজে তানিয়া বৃষ্টি
ডিজে তানিয়া বৃষ্টি

শোবিজ

দেখা হবে এশিয়ান কাপে
দেখা হবে এশিয়ান কাপে

মাঠে ময়দানে

ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

তানভির জাদুতে সিরিজে সমতা
তানভির জাদুতে সিরিজে সমতা

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশি গীতিকার-সুরকারের গানে হৈমন্তী শুক্লা
বাংলাদেশি গীতিকার-সুরকারের গানে হৈমন্তী শুক্লা

শোবিজ

আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ
আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ

মাঠে ময়দানে

নতুন সংবিধান ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি নাগরিক মঞ্চের
নতুন সংবিধান ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি নাগরিক মঞ্চের

নগর জীবন

আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

সম্পাদকীয়

বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা