শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৮ মে, ২০২০ আপডেট:

রবীন্দ্রনাথের দুই আধ্যাত্মিক গুরু

সুমন পালিত
প্রিন্ট ভার্সন
রবীন্দ্রনাথের দুই আধ্যাত্মিক গুরু

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের সবচেয়ে বড় পরিচয় বাংলা ভাষার সর্বকালের সেরা কবি। বিশ্বের অন্যতম সেরা কবি হিসেবেও নন্দিত তিনি। সাহিত্যে নোবেল বিজয়ী রবীন্দ্রনাথ বাঙালির অহংকারের অংশ। ১৯১৩ সালে তিনি তাঁর গীতাঞ্জলি কাব্যগ্রন্থের জন্য নোবেল পুরস্কার পান। এশিয়ায় তিনিই প্রথম নোবেল বিজয়ী। রবীন্দ্রনাথের নোবেল বিজয় বাংলা ভাষার মর্যাদাকে নতুন উচ্চতায় নিয়ে যায়।

কলকাতার জোড়াসাঁকোর সুবিখ্যাত ঠাকুর পরিবারে রবীন্দ্রনাথের জন্ম। সে সময়কার ব্রিটিশ-ভারতের অন্যতম শীর্ষ অভিজাত পরিবার ছিল ঠাকুর পরিবার। এ পরিবারের শিকড় ছিল বাংলাদেশে। রবিঠাকুরের পূর্বপুরুষের বসবাস ছিল খুলনার রূপসার পিঠাভোগ গ্রামে। সেখানে কুশারী ছিল তাদের বংশীয় পদবি। রবীন্দ্রনাথের পূর্বপুরুষরা গোঁড়া ব্রাহ্মণদের বৈরী আচরণের শিকার হয়ে পিঠাভোগ গ্রাম ছাড়তে বাধ্য হয়। স্থানীয়ভাবে তারা পরিচিত ছিল পিরালি ব্রাহ্মণ হিসেবে। বাগেরহাটের সুবিখ্যাত পীর খানজাহান আলীর ভক্ত ছিল পিরালিরা। অভিজাত মুসলমানদের মতো পোশাকও পরত তারা। পিঠাভোগ গ্রামের কুশারী পরিবার কলকাতায় গিয়ে জোড়াসাঁকোয় আস্তানা গাড়ে। ওই এলাকার জেলেরা তাদের শ্রদ্ধাভরে ডাকত ঠাকুর বলে। সেই সুবাদে কুশারীরা হয়ে যায় ঠাকুর পদবিধারী।

কলকাতায় ঠাকুররা ব্যবসার সূত্রে আবির্ভূত হয় ধনী পরিবার হিসেবে। পরে তারা জমিদারির সঙ্গে যুক্ত হয়। দুই বাংলার বড় জমিদারদের অন্যতম ছিল ঠাকুর পরিবার। বাংলাদেশের শিলাইদহ, পতিসর, শাজহাদপুরসহ বিভিন্ন স্থানে তাদের জমিদারি ছিল। রবীন্দ্রনাথ পরিবারের হয়ে জমিদারি দেখাশোনার সুবাদে জীবনের একটি উল্লেখযোগ্য সময় কাটিয়েছেন বাংলাদেশে। সুযোগ পেলেই বজরায় চড়ে পদ্মায় যেতেন নৌভ্রমণে। বাংলাদেশের প্রকৃতি কবিগুরুর হৃদয়কে নিয়ে যেত কাব্যলোকের গহিনে। রবীন্দ্র পরিবারে আধ্যাত্মিকতার চর্চা ছিল বহু যুগ ধরে। খ্যাতনামা পীর বাগেরহাটের হজরত খানজাহান আলী (রহ)-এর প্রতি ভক্তি-শ্রদ্ধার কারণে কুশারীরা পিরালি হিসেবে পরিচিত ছিল। গোঁড়া ব্রাহ্মণদের বিরূপ মনোভাবের কারণে জন্মভূমি ছেড়ে কলকাতায় ঠাঁই নিতে বাধ্য হওয়ায় ব্রাহ্মণ্যবাদের বিরুদ্ধে প্রকারান্তরে ঠাকুর পরিবার বিদ্রোহী হয়ে ওঠে। বেদভিত্তিক একেশ্বরবাদী ধর্মমত ব্রাহ্মসমাজের প্রতিষ্ঠাতাদের অন্যতম ছিলেন রবীন্দ্রনাথের পিতা মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর। রবীন্দ্রনাথের গানে ঈশ্বরপ্রেম ও আধ্যাত্মিকতার প্রভাব লক্ষ্য করার মতো। তৎকালীন পূর্ববঙ্গ বা আজকের বাংলাদেশে জমিদারি পরিচালনার সময় রবীন্দ্রনাথ কুষ্টিয়ার মরমি সাধক লালন সাঁইয়ের আধ্যাত্মিক দর্শনে বিপুলভাবে প্রভাবিত হন। বলা যায়, যুবক বয়সেই তিনি লালন সাঁইয়ে বিমুগ্ধ হয়ে পড়েন। নোবেল পুরস্কারপ্রাপ্তির ছয় বছর পর ১৯১৯ সালে সিলেট সফরকালে কবিগুরু আরেক মরমি সাধক কবি হাসন রাজা সম্পর্কে অভিহিত হন। লালন সাঁইয়ের মতো হাসন রাজাও বাংলা বাউল সাহিত্যের একটি উল্লেখযোগ্য নাম। লালন সাঁইকে বলা হয় এ ধারার সর্বস্বীকৃত গুরু। হাসন রাজার অবস্থান লালন সাঁইয়ের পরই। এ দুই মরমি সাধককে কবিগুরু রবীন্দ্রনাথের আধ্যাত্মিক গুরু বলেও ভাবা হয়।

বাউল সাহিত্যের এ দুই মরমি সাধক কবি ছিলেন বাংলা ভাষার সর্বযুগের সর্বশ্রেষ্ঠ কবি রবীন্দ্রনাথের সমসাময়িক। জীবদ্দশায় লালন সাঁই ও হাসন রাজার মধ্যে কখনো প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে যোগাযোগ ঘটেছে এমন কোনো প্রমাণ নেই। তবে নোবেলজয়ী বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথের সঙ্গে তাঁদের প্রত্যক্ষ অথবা পরোক্ষ যোগাযোগের বিষয়টি সুস্পষ্ট। লালন সাঁই ও হাসন রাজা দুজনই ছিলেন বয়সে রবীন্দ্রনাথের চেয়ে বড়। জমিদারি দেখাশোনার সুবাদে কবিগুরু মাঝেমধ্যে শিলাইদহের কুঠিবাড়িতে অবস্থান করতেন। রবীন্দ্রনাথের কুঠিবাড়ি থেকে ছয় মাইল দূরে ছেঁউড়িয়ায় ছিল লালন সাঁইর আখড়া। লালন সাঁইর আধ্যাত্মিক দর্শন রবীন্দ্রনাথের মননজগৎকে ব্যাপকভাবে প্রভাবিত করে। তিনি বাউলদের এই সর্বজনমান্য গুরুর ২৯৮টি গান সংগ্রহ করে তার মধ্যে ২০টি ‘প্রবাসী’ পত্রিকায় প্রকাশ করেন। ১৩-১৪ সনে প্রবাসীতে ধারাবাহিকভাবে প্রকাশিত রবীন্দ্রনাথের ‘গোরা’ উপন্যাসে লালন সাঁইয়ের গান ব্যবহার করা হয়েছে।

রবীন্দ্রনাথের পৃষ্ঠপোষকতায় লালন সাঁই সুধীসমাজের হৃদয়রাজ্যে ঠাঁই পান। বলা হয় রবীন্দ্রনাথের গীতাঞ্জলিতেও রয়েছে লালন সাঁইর পরোক্ষ প্রভাব। কবিগুরুর আধ্যাত্মিক মানস গঠনে লালন সাঁইর প্রভাবও অনস্বীকার্য। লালনের প্রভাবে একেশ্বরবাদী রবীন্দ্রনাথ মানবধর্মকে নিজের ধর্ম বলে মনে করতেন।

কবিগুরু রবীন্দ্রনাথের সঙ্গে মরমি কবি লালন সাঁইর দেখা হয়েছিল কিনা তা রহস্যাবৃত। কবিগুরুর নিজের লেখায় তা স্পষ্ট করা হয়নি। তাঁর জীবনীকারদের লেখায়ও বিষয়টি স্পষ্ট নয়। রবীন্দ্রনাথ ছিলেন নিঃসন্দেহে মনমানসিকতায় উদার। তার পরও তাঁর সীমাবদ্ধতা ছিল তিনি ছিলেন জমিদার। লালন সাঁইকে তিনি নিমন্ত্রণ করে তাঁর কুঠিবাড়িতে আনার চেষ্টা করেছিলেন কিনা সে সম্পর্কে কোনো সুস্পষ্ট প্রমাণ নেই। গবেষকের একাংশ দুই গুরুর দেখা-সাক্ষাতের কথা বললেও অন্যাংশের বক্তব্য বিপরীত। তবে রবীন্দ্রসহোদর জ্যোতিরিন্দ্রনাথ ঠাকুরের সঙ্গে সাঁইজির সাক্ষাৎ হয়েছে। তিনি লালন সাঁইর একটি স্কেচও আঁকেন।

লালন সাঁইর জাতপাত নিয়ে রয়েছে তুমুল বিতর্ক। বলা হয়, হিন্দু পরিবারে তাঁর জন্ম। সাঁইজি সম্পর্কে ব্যাপকভাবে প্রচারিত- যৌবনকালে তিনি তীর্থ ভ্রমণে বের হলে পথিমধ্যে গুটিবসন্তে আক্রান্ত হন। তাঁর সঙ্গীরা তাঁকে ছেড়ে চলে যান। এ কঠিন অবস্থায় সিরাজ সাঁই নামে এক বাউল সাধক তাঁকে বাড়িতে নিয়ে সেবা-শুশ্রুষায় সুস্থ করে তোলেন। ওই মুসলিম ফকিরের কাছে তিনি থেকে যান এবং বাউলতত্ত্বে দীক্ষা নেন। পরে ছেঁউড়িয়ায় আখড়া তৈরি করেন লালন সাঁই। সেখানে থাকতেন স্ত্রী ও শিষ্যদের নিয়ে।

লালন সাঁইয়ের জাত বিচার সম্পর্কে বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, বসন্তকুমার পাল, অন্নদাশঙ্কর রায়, উপেন্দ্রনাথ ভট্টাচার্যের অভিমত- তিনি ছিলেন হিন্দু পরিবারের সন্তান। এ তত্ত্বকে অস্বীকার না করেও কবি জসীমউদ্দীন, মুহম্মদ মনসুর উদ্দীন প্রমুখ বলেছেন, তিনি ধর্মান্তরিত হয়ে মুসলমান হয়েছিলেন। লালন সাঁই অবশ্য নিজেকে সব সময় জাতপাতের ঊর্ধ্বে রেখেছেন। সাঁইজির মৃত্যুর পর ১৮৯০ সালের ৩০ অক্টোবর কুষ্টিয়া থেকে প্রকাশিত পাক্ষিক ‘হিতকরী’ পত্রিকার মন্তব্যটি খুবই প্রাসঙ্গিক ও তাৎপর্যপূর্ণ। পত্রিকাটি লিখেছে- ‘লালন নিজে কোনো সাম্প্রদায়িক ধর্মাবলম্বী ছিলেন না; অথচ সব ধর্মের লোকেই তাঁহাকে আপন বলিয়া জানিত।’

॥ দুই॥

বাউল বা মরমি কাব্যসাহিত্যের অন্যতম প্রাণপুরুষ হাসন রাজা (১৮৫৪-১৯২২) সুনামগঞ্জের লক্ষণশ্রী গ্রামের এক জমিদার পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতার নাম দেওয়ান আলী রাজা চৌধুরী। হাসন রাজার পূর্বপুরুষ ছিলেন অযোধ্যাবাসী ও হিন্দু ধর্মাবলম্বী। পরে  ইসলাম গ্রহণ করে তাঁরা প্রথমে বাংলাদেশের যশোর ও পরে সুনামগঞ্জে আসেন এবং সেখানেই বসবাস করেন।

হাসন রাজার প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা ছিল না। ১৫ বছর বয়সে তাঁর বাবা মারা যান। জমিদারি পরিচালনার দায়িত্ব পড়ে হাসন রাজার ওপর। যৌবনে তিনি ছিলেন অত্যন্ত ভোগবিলাসী, কিন্তু পরিণত বয়সে জীবনের সব সম্পত্তি বিলিবণ্টন করে দরবেশ-জীবন যাপন করেন।

১৯১৯ সালে রবীন্দ্রনাথ যখন সিলেট সফর করেন তখন হাসন রাজা ছিলেন সংসারবিবাগী। পুরোপুরিভাবে আধ্যাত্মিক জগতের বাসিন্দা। ফলে রবীন্দ্রনাথের সঙ্গে তিনি হয়তো দেখা করারও আগ্রহ প্রকাশ করেননি।

রবীন্দ্রনাথ যখন সিলেট আসেন তার ১২ বছর আগে ১৯০৭ সালে হাসন রাজার গানের বই ‘হাসন উদাস’ বেরিয়েছিল। এর একটি কপি রবীন্দ্রনাথের হাতে আসে সিলেট সফরের সময়। এ সফরের ছয় বছর পর ১৯২৫ সালে ভারতীয় দর্শন সমিতির সভাপতির অভিভাষণে কবিগুরু হাসন উদাসের একটি গান উদ্ধৃত করে বলেন, পূর্ববঙ্গের এক গ্রাম্য কবির গানে দর্শনের একটি বড় তত্ত্ব পাই সেটি এই যে,

ব্যক্তিস্বরূপের সহিত সম্বন্ধসূত্রেই বিশ্ব সত্য। তিনি গাহিলেন-

‘মম আঁখি হইতে পয়দা আসমান জমিন

শরীরে করিল পয়দা শক্ত আর নরম

আর পয়দা করিয়াছে ঠান্ডা আর গরম

নাকে পয়দা করিয়াছে খুসবয় বদবয়।’

এই সাধক কবি দেখিতেছেন যে, শাশ্বত পুরুষ তাঁহারই ভিতর হইতে বাহির হইয়া তাঁহার নয়নপথে আবির্ভূত হইলেন, বৈদিক ঋষিও এমনইভাবে বলিয়াছেন যে, যে-পুরুষ তাঁহার মধ্যে তিনিই আধিত্যম-লে অধিষ্ঠিত।

‘রূপ দেখিলাম রে নয়নে, আপনার রূপ দেখিলাম রে।

আমার মাঝত বাহির হইয়া দেখা দিল আমারে।’

১৯৩০ সালে অক্সফোর্ডে দেওয়া ‘The Religion of Man’ শিরোনামে ‘হিবার্ট লেকচার’-এ রবীন্দ্রনাথ হাসন রাজার ওই গানটি উদ্ধৃত করে একই বিষয়ের ওপর আলোকপাত করেন। হাসন রাজার গানে দর্শনের যে তত্ত্বের কথা রবীন্দ্রনাথ বিভিন্ন অভিভাষণে বলেছেন, তাঁর লেখা শ্যামলী কাব্যগ্রন্থের ‘আমি’ কবিতায় দর্শনের একই তত্ত্বের সন্ধান মেলে।

‘আমারই চেতনার রঙে পান্না হল সবুজ,

চুনি উঠল রাঙা হয়ে।

আমি চোখ মেললুম আকাশে,

জ্বলে উঠল আলো

পুবে পশ্চিমে।

গোলাপের দিকে চেয়ে বললুম “সুন্দর”,

সুন্দর হল সে।’

                লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক ও রবীন্দ্রগবেষক।

এই বিভাগের আরও খবর
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
সর্বশেষ খবর
নওগাঁয় ভুয়া ৪ পুলিশ সদস্যসহ গ্রেফতার ৬
নওগাঁয় ভুয়া ৪ পুলিশ সদস্যসহ গ্রেফতার ৬

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

মান্ধানার রেকর্ডের ম্যাচে অস্ট্রেলিয়ার বড় হার
মান্ধানার রেকর্ডের ম্যাচে অস্ট্রেলিয়ার বড় হার

৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রংপুরে দুদকের অভিযানে দুই কর্মকর্তার কোটি টাকার সম্পদ ক্রোক
রংপুরে দুদকের অভিযানে দুই কর্মকর্তার কোটি টাকার সম্পদ ক্রোক

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে আগরতলায় গেল ১,১৯২ কেজি ইলিশ
আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে আগরতলায় গেল ১,১৯২ কেজি ইলিশ

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ওয়েস্ট ইন্ডিজ দলে ডাক পেলেন যুক্তরাষ্ট্রের অলরাউন্ডার
ওয়েস্ট ইন্ডিজ দলে ডাক পেলেন যুক্তরাষ্ট্রের অলরাউন্ডার

১৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তেঁতুলিয়ায় পানিবন্দি ২০ পরিবারের জলাবদ্ধতা নিরসনে বিএনপির উদ্যোগ
তেঁতুলিয়ায় পানিবন্দি ২০ পরিবারের জলাবদ্ধতা নিরসনে বিএনপির উদ্যোগ

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্র যাচ্ছেন সিরিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী
যুক্তরাষ্ট্র যাচ্ছেন সিরিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশ-বিদেশে ভ্রমণের নানা অফার নিয়ে আইসিসিবিতে পর্যটন মেলা শুরু
দেশ-বিদেশে ভ্রমণের নানা অফার নিয়ে আইসিসিবিতে পর্যটন মেলা শুরু

২৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

চট্টগ্রামের সড়ক যেন মৃত্যুকূপ, ছয় মাসে নিহত আড়াইশো
চট্টগ্রামের সড়ক যেন মৃত্যুকূপ, ছয় মাসে নিহত আড়াইশো

২৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হবিগঞ্জে হাসপাতাল সিলগালা ও জরিমানা
হবিগঞ্জে হাসপাতাল সিলগালা ও জরিমানা

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যমত কমিশনের সিদ্ধান্তের আইনি বৈধতা চান এটিএম আজহারুল
ঐক্যমত কমিশনের সিদ্ধান্তের আইনি বৈধতা চান এটিএম আজহারুল

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় চ্যাম্পিয়নশীপ ফুটবলে টাঙ্গাইলকে ৪-১ গোলে হারাল নেত্রকোনা
জাতীয় চ্যাম্পিয়নশীপ ফুটবলে টাঙ্গাইলকে ৪-১ গোলে হারাল নেত্রকোনা

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়া সীমান্তে ফের উত্তেজনা, আহত ২৩
থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়া সীমান্তে ফের উত্তেজনা, আহত ২৩

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৬ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৬৪৭
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৬ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৬৪৭

৪০ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

সাবেক ভূমিমন্ত্রীর অর্থপাচারের দুই ‘মাস্টারমাইন্ড’ গ্রেফতার
সাবেক ভূমিমন্ত্রীর অর্থপাচারের দুই ‘মাস্টারমাইন্ড’ গ্রেফতার

৪০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাঙামাটি লিগ্যাল এইডে সমাধান হবে ৮ মামলা
রাঙামাটি লিগ্যাল এইডে সমাধান হবে ৮ মামলা

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে নিখোঁজের তিন দিন পর লাশ উদ্ধার
পানিতে ডুবে নিখোঁজের তিন দিন পর লাশ উদ্ধার

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে ২২৪ মন্ডপে দুর্গাপূজা
নারায়ণগঞ্জে ২২৪ মন্ডপে দুর্গাপূজা

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ক্যান্সার আক্রান্ত হয়েছেন ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো
ক্যান্সার আক্রান্ত হয়েছেন ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামালপুরের আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের নেতা ঢাকায় গ্রেফতার
জামালপুরের আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের নেতা ঢাকায় গ্রেফতার

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় ৭টি সংসদীয় আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন
বগুড়ায় ৭টি সংসদীয় আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রীপুরে বনের ভেতরের পুকুরে ভাসছিল লাশ
শ্রীপুরে বনের ভেতরের পুকুরে ভাসছিল লাশ

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

৫৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দিনাজপুরে পিস্তলসহ গুলি উদ্ধার
দিনাজপুরে পিস্তলসহ গুলি উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায় বিএনপি : আমীর খসরু
রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায় বিএনপি : আমীর খসরু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ফোনে কথা বললেন মোদি
নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ফোনে কথা বললেন মোদি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেত্রকোনায় দুই মাদক ব্যবসায়ী আটক
নেত্রকোনায় দুই মাদক ব্যবসায়ী আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৯ দিনের সরকারি সফরে পাকিস্তান গেলেন স্বরাষ্ট্র সচিব
৯ দিনের সরকারি সফরে পাকিস্তান গেলেন স্বরাষ্ট্র সচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেলানীর ছোট ভাইকে চাকরি দিলো বিজিবি
ফেলানীর ছোট ভাইকে চাকরি দিলো বিজিবি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল
রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর
জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পিআর পদ্ধতির দাবি জনগণের প্রত্যাশার প্রতি মুনাফেকি’
‘পিআর পদ্ধতির দাবি জনগণের প্রত্যাশার প্রতি মুনাফেকি’

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল
আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি
চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন