শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৮ মে, ২০২০ আপডেট:

রবীন্দ্রনাথের দুই আধ্যাত্মিক গুরু

সুমন পালিত
প্রিন্ট ভার্সন
রবীন্দ্রনাথের দুই আধ্যাত্মিক গুরু

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের সবচেয়ে বড় পরিচয় বাংলা ভাষার সর্বকালের সেরা কবি। বিশ্বের অন্যতম সেরা কবি হিসেবেও নন্দিত তিনি। সাহিত্যে নোবেল বিজয়ী রবীন্দ্রনাথ বাঙালির অহংকারের অংশ। ১৯১৩ সালে তিনি তাঁর গীতাঞ্জলি কাব্যগ্রন্থের জন্য নোবেল পুরস্কার পান। এশিয়ায় তিনিই প্রথম নোবেল বিজয়ী। রবীন্দ্রনাথের নোবেল বিজয় বাংলা ভাষার মর্যাদাকে নতুন উচ্চতায় নিয়ে যায়।

কলকাতার জোড়াসাঁকোর সুবিখ্যাত ঠাকুর পরিবারে রবীন্দ্রনাথের জন্ম। সে সময়কার ব্রিটিশ-ভারতের অন্যতম শীর্ষ অভিজাত পরিবার ছিল ঠাকুর পরিবার। এ পরিবারের শিকড় ছিল বাংলাদেশে। রবিঠাকুরের পূর্বপুরুষের বসবাস ছিল খুলনার রূপসার পিঠাভোগ গ্রামে। সেখানে কুশারী ছিল তাদের বংশীয় পদবি। রবীন্দ্রনাথের পূর্বপুরুষরা গোঁড়া ব্রাহ্মণদের বৈরী আচরণের শিকার হয়ে পিঠাভোগ গ্রাম ছাড়তে বাধ্য হয়। স্থানীয়ভাবে তারা পরিচিত ছিল পিরালি ব্রাহ্মণ হিসেবে। বাগেরহাটের সুবিখ্যাত পীর খানজাহান আলীর ভক্ত ছিল পিরালিরা। অভিজাত মুসলমানদের মতো পোশাকও পরত তারা। পিঠাভোগ গ্রামের কুশারী পরিবার কলকাতায় গিয়ে জোড়াসাঁকোয় আস্তানা গাড়ে। ওই এলাকার জেলেরা তাদের শ্রদ্ধাভরে ডাকত ঠাকুর বলে। সেই সুবাদে কুশারীরা হয়ে যায় ঠাকুর পদবিধারী।

কলকাতায় ঠাকুররা ব্যবসার সূত্রে আবির্ভূত হয় ধনী পরিবার হিসেবে। পরে তারা জমিদারির সঙ্গে যুক্ত হয়। দুই বাংলার বড় জমিদারদের অন্যতম ছিল ঠাকুর পরিবার। বাংলাদেশের শিলাইদহ, পতিসর, শাজহাদপুরসহ বিভিন্ন স্থানে তাদের জমিদারি ছিল। রবীন্দ্রনাথ পরিবারের হয়ে জমিদারি দেখাশোনার সুবাদে জীবনের একটি উল্লেখযোগ্য সময় কাটিয়েছেন বাংলাদেশে। সুযোগ পেলেই বজরায় চড়ে পদ্মায় যেতেন নৌভ্রমণে। বাংলাদেশের প্রকৃতি কবিগুরুর হৃদয়কে নিয়ে যেত কাব্যলোকের গহিনে। রবীন্দ্র পরিবারে আধ্যাত্মিকতার চর্চা ছিল বহু যুগ ধরে। খ্যাতনামা পীর বাগেরহাটের হজরত খানজাহান আলী (রহ)-এর প্রতি ভক্তি-শ্রদ্ধার কারণে কুশারীরা পিরালি হিসেবে পরিচিত ছিল। গোঁড়া ব্রাহ্মণদের বিরূপ মনোভাবের কারণে জন্মভূমি ছেড়ে কলকাতায় ঠাঁই নিতে বাধ্য হওয়ায় ব্রাহ্মণ্যবাদের বিরুদ্ধে প্রকারান্তরে ঠাকুর পরিবার বিদ্রোহী হয়ে ওঠে। বেদভিত্তিক একেশ্বরবাদী ধর্মমত ব্রাহ্মসমাজের প্রতিষ্ঠাতাদের অন্যতম ছিলেন রবীন্দ্রনাথের পিতা মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর। রবীন্দ্রনাথের গানে ঈশ্বরপ্রেম ও আধ্যাত্মিকতার প্রভাব লক্ষ্য করার মতো। তৎকালীন পূর্ববঙ্গ বা আজকের বাংলাদেশে জমিদারি পরিচালনার সময় রবীন্দ্রনাথ কুষ্টিয়ার মরমি সাধক লালন সাঁইয়ের আধ্যাত্মিক দর্শনে বিপুলভাবে প্রভাবিত হন। বলা যায়, যুবক বয়সেই তিনি লালন সাঁইয়ে বিমুগ্ধ হয়ে পড়েন। নোবেল পুরস্কারপ্রাপ্তির ছয় বছর পর ১৯১৯ সালে সিলেট সফরকালে কবিগুরু আরেক মরমি সাধক কবি হাসন রাজা সম্পর্কে অভিহিত হন। লালন সাঁইয়ের মতো হাসন রাজাও বাংলা বাউল সাহিত্যের একটি উল্লেখযোগ্য নাম। লালন সাঁইকে বলা হয় এ ধারার সর্বস্বীকৃত গুরু। হাসন রাজার অবস্থান লালন সাঁইয়ের পরই। এ দুই মরমি সাধককে কবিগুরু রবীন্দ্রনাথের আধ্যাত্মিক গুরু বলেও ভাবা হয়।

বাউল সাহিত্যের এ দুই মরমি সাধক কবি ছিলেন বাংলা ভাষার সর্বযুগের সর্বশ্রেষ্ঠ কবি রবীন্দ্রনাথের সমসাময়িক। জীবদ্দশায় লালন সাঁই ও হাসন রাজার মধ্যে কখনো প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে যোগাযোগ ঘটেছে এমন কোনো প্রমাণ নেই। তবে নোবেলজয়ী বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথের সঙ্গে তাঁদের প্রত্যক্ষ অথবা পরোক্ষ যোগাযোগের বিষয়টি সুস্পষ্ট। লালন সাঁই ও হাসন রাজা দুজনই ছিলেন বয়সে রবীন্দ্রনাথের চেয়ে বড়। জমিদারি দেখাশোনার সুবাদে কবিগুরু মাঝেমধ্যে শিলাইদহের কুঠিবাড়িতে অবস্থান করতেন। রবীন্দ্রনাথের কুঠিবাড়ি থেকে ছয় মাইল দূরে ছেঁউড়িয়ায় ছিল লালন সাঁইর আখড়া। লালন সাঁইর আধ্যাত্মিক দর্শন রবীন্দ্রনাথের মননজগৎকে ব্যাপকভাবে প্রভাবিত করে। তিনি বাউলদের এই সর্বজনমান্য গুরুর ২৯৮টি গান সংগ্রহ করে তার মধ্যে ২০টি ‘প্রবাসী’ পত্রিকায় প্রকাশ করেন। ১৩-১৪ সনে প্রবাসীতে ধারাবাহিকভাবে প্রকাশিত রবীন্দ্রনাথের ‘গোরা’ উপন্যাসে লালন সাঁইয়ের গান ব্যবহার করা হয়েছে।

রবীন্দ্রনাথের পৃষ্ঠপোষকতায় লালন সাঁই সুধীসমাজের হৃদয়রাজ্যে ঠাঁই পান। বলা হয় রবীন্দ্রনাথের গীতাঞ্জলিতেও রয়েছে লালন সাঁইর পরোক্ষ প্রভাব। কবিগুরুর আধ্যাত্মিক মানস গঠনে লালন সাঁইর প্রভাবও অনস্বীকার্য। লালনের প্রভাবে একেশ্বরবাদী রবীন্দ্রনাথ মানবধর্মকে নিজের ধর্ম বলে মনে করতেন।

কবিগুরু রবীন্দ্রনাথের সঙ্গে মরমি কবি লালন সাঁইর দেখা হয়েছিল কিনা তা রহস্যাবৃত। কবিগুরুর নিজের লেখায় তা স্পষ্ট করা হয়নি। তাঁর জীবনীকারদের লেখায়ও বিষয়টি স্পষ্ট নয়। রবীন্দ্রনাথ ছিলেন নিঃসন্দেহে মনমানসিকতায় উদার। তার পরও তাঁর সীমাবদ্ধতা ছিল তিনি ছিলেন জমিদার। লালন সাঁইকে তিনি নিমন্ত্রণ করে তাঁর কুঠিবাড়িতে আনার চেষ্টা করেছিলেন কিনা সে সম্পর্কে কোনো সুস্পষ্ট প্রমাণ নেই। গবেষকের একাংশ দুই গুরুর দেখা-সাক্ষাতের কথা বললেও অন্যাংশের বক্তব্য বিপরীত। তবে রবীন্দ্রসহোদর জ্যোতিরিন্দ্রনাথ ঠাকুরের সঙ্গে সাঁইজির সাক্ষাৎ হয়েছে। তিনি লালন সাঁইর একটি স্কেচও আঁকেন।

লালন সাঁইর জাতপাত নিয়ে রয়েছে তুমুল বিতর্ক। বলা হয়, হিন্দু পরিবারে তাঁর জন্ম। সাঁইজি সম্পর্কে ব্যাপকভাবে প্রচারিত- যৌবনকালে তিনি তীর্থ ভ্রমণে বের হলে পথিমধ্যে গুটিবসন্তে আক্রান্ত হন। তাঁর সঙ্গীরা তাঁকে ছেড়ে চলে যান। এ কঠিন অবস্থায় সিরাজ সাঁই নামে এক বাউল সাধক তাঁকে বাড়িতে নিয়ে সেবা-শুশ্রুষায় সুস্থ করে তোলেন। ওই মুসলিম ফকিরের কাছে তিনি থেকে যান এবং বাউলতত্ত্বে দীক্ষা নেন। পরে ছেঁউড়িয়ায় আখড়া তৈরি করেন লালন সাঁই। সেখানে থাকতেন স্ত্রী ও শিষ্যদের নিয়ে।

লালন সাঁইয়ের জাত বিচার সম্পর্কে বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, বসন্তকুমার পাল, অন্নদাশঙ্কর রায়, উপেন্দ্রনাথ ভট্টাচার্যের অভিমত- তিনি ছিলেন হিন্দু পরিবারের সন্তান। এ তত্ত্বকে অস্বীকার না করেও কবি জসীমউদ্দীন, মুহম্মদ মনসুর উদ্দীন প্রমুখ বলেছেন, তিনি ধর্মান্তরিত হয়ে মুসলমান হয়েছিলেন। লালন সাঁই অবশ্য নিজেকে সব সময় জাতপাতের ঊর্ধ্বে রেখেছেন। সাঁইজির মৃত্যুর পর ১৮৯০ সালের ৩০ অক্টোবর কুষ্টিয়া থেকে প্রকাশিত পাক্ষিক ‘হিতকরী’ পত্রিকার মন্তব্যটি খুবই প্রাসঙ্গিক ও তাৎপর্যপূর্ণ। পত্রিকাটি লিখেছে- ‘লালন নিজে কোনো সাম্প্রদায়িক ধর্মাবলম্বী ছিলেন না; অথচ সব ধর্মের লোকেই তাঁহাকে আপন বলিয়া জানিত।’

॥ দুই॥

বাউল বা মরমি কাব্যসাহিত্যের অন্যতম প্রাণপুরুষ হাসন রাজা (১৮৫৪-১৯২২) সুনামগঞ্জের লক্ষণশ্রী গ্রামের এক জমিদার পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতার নাম দেওয়ান আলী রাজা চৌধুরী। হাসন রাজার পূর্বপুরুষ ছিলেন অযোধ্যাবাসী ও হিন্দু ধর্মাবলম্বী। পরে  ইসলাম গ্রহণ করে তাঁরা প্রথমে বাংলাদেশের যশোর ও পরে সুনামগঞ্জে আসেন এবং সেখানেই বসবাস করেন।

হাসন রাজার প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা ছিল না। ১৫ বছর বয়সে তাঁর বাবা মারা যান। জমিদারি পরিচালনার দায়িত্ব পড়ে হাসন রাজার ওপর। যৌবনে তিনি ছিলেন অত্যন্ত ভোগবিলাসী, কিন্তু পরিণত বয়সে জীবনের সব সম্পত্তি বিলিবণ্টন করে দরবেশ-জীবন যাপন করেন।

১৯১৯ সালে রবীন্দ্রনাথ যখন সিলেট সফর করেন তখন হাসন রাজা ছিলেন সংসারবিবাগী। পুরোপুরিভাবে আধ্যাত্মিক জগতের বাসিন্দা। ফলে রবীন্দ্রনাথের সঙ্গে তিনি হয়তো দেখা করারও আগ্রহ প্রকাশ করেননি।

রবীন্দ্রনাথ যখন সিলেট আসেন তার ১২ বছর আগে ১৯০৭ সালে হাসন রাজার গানের বই ‘হাসন উদাস’ বেরিয়েছিল। এর একটি কপি রবীন্দ্রনাথের হাতে আসে সিলেট সফরের সময়। এ সফরের ছয় বছর পর ১৯২৫ সালে ভারতীয় দর্শন সমিতির সভাপতির অভিভাষণে কবিগুরু হাসন উদাসের একটি গান উদ্ধৃত করে বলেন, পূর্ববঙ্গের এক গ্রাম্য কবির গানে দর্শনের একটি বড় তত্ত্ব পাই সেটি এই যে,

ব্যক্তিস্বরূপের সহিত সম্বন্ধসূত্রেই বিশ্ব সত্য। তিনি গাহিলেন-

‘মম আঁখি হইতে পয়দা আসমান জমিন

শরীরে করিল পয়দা শক্ত আর নরম

আর পয়দা করিয়াছে ঠান্ডা আর গরম

নাকে পয়দা করিয়াছে খুসবয় বদবয়।’

এই সাধক কবি দেখিতেছেন যে, শাশ্বত পুরুষ তাঁহারই ভিতর হইতে বাহির হইয়া তাঁহার নয়নপথে আবির্ভূত হইলেন, বৈদিক ঋষিও এমনইভাবে বলিয়াছেন যে, যে-পুরুষ তাঁহার মধ্যে তিনিই আধিত্যম-লে অধিষ্ঠিত।

‘রূপ দেখিলাম রে নয়নে, আপনার রূপ দেখিলাম রে।

আমার মাঝত বাহির হইয়া দেখা দিল আমারে।’

১৯৩০ সালে অক্সফোর্ডে দেওয়া ‘The Religion of Man’ শিরোনামে ‘হিবার্ট লেকচার’-এ রবীন্দ্রনাথ হাসন রাজার ওই গানটি উদ্ধৃত করে একই বিষয়ের ওপর আলোকপাত করেন। হাসন রাজার গানে দর্শনের যে তত্ত্বের কথা রবীন্দ্রনাথ বিভিন্ন অভিভাষণে বলেছেন, তাঁর লেখা শ্যামলী কাব্যগ্রন্থের ‘আমি’ কবিতায় দর্শনের একই তত্ত্বের সন্ধান মেলে।

‘আমারই চেতনার রঙে পান্না হল সবুজ,

চুনি উঠল রাঙা হয়ে।

আমি চোখ মেললুম আকাশে,

জ্বলে উঠল আলো

পুবে পশ্চিমে।

গোলাপের দিকে চেয়ে বললুম “সুন্দর”,

সুন্দর হল সে।’

                লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক ও রবীন্দ্রগবেষক।

এই বিভাগের আরও খবর
ভাঁড়ারে টান, সঞ্চয়ে হাত
ভাঁড়ারে টান, সঞ্চয়ে হাত
উত্তাল রাজনীতি
উত্তাল রাজনীতি
খেলনাও শিক্ষক
খেলনাও শিক্ষক
উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য
উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য
‘বাণিজ্যে বসতে লক্ষ্মী’
‘বাণিজ্যে বসতে লক্ষ্মী’
বর্জ্য থেকেই শক্তি ও সম্পদ
বর্জ্য থেকেই শক্তি ও সম্পদ
ধূসর হয়ে পড়েছে যে স্বপ্ন
ধূসর হয়ে পড়েছে যে স্বপ্ন
গাজায় ফের তাণ্ডব
গাজায় ফের তাণ্ডব
নির্বাচন নিয়ে দ্বন্দ্ব
নির্বাচন নিয়ে দ্বন্দ্ব
বিবাহবহির্ভূত সম্পর্ক অশনিসংকেত
বিবাহবহির্ভূত সম্পর্ক অশনিসংকেত
জাতীয় নিরাপত্তায় এনটিএমসি
জাতীয় নিরাপত্তায় এনটিএমসি
সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা
সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
জাবিতে নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু
জাবিতে নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু

১০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

পিচ-শিশির-আবহাওয়া আমাদের পক্ষে ছিল না : লিটন
পিচ-শিশির-আবহাওয়া আমাদের পক্ষে ছিল না : লিটন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্যালিফোর্নিয়া জাদুঘরে হাজারের বেশি ঐতিহাসিক নিদর্শন চুরি
ক্যালিফোর্নিয়া জাদুঘরে হাজারের বেশি ঐতিহাসিক নিদর্শন চুরি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে যাত্রীবেশে অটোরিকশা ছিনতাই
রাজধানীতে যাত্রীবেশে অটোরিকশা ছিনতাই

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কেন খাবেন লেবু চা
কেন খাবেন লেবু চা

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

একাত্তরের পরাজিত শত্রুরা নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র করছে: সেলিমুজ্জামান
একাত্তরের পরাজিত শত্রুরা নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র করছে: সেলিমুজ্জামান

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজনৈতিক দলগুলো সুষ্ঠু নির্বাচন দেখতে চায় : শামা ওবায়েদ
রাজনৈতিক দলগুলো সুষ্ঠু নির্বাচন দেখতে চায় : শামা ওবায়েদ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বগুড়ায় বিএফএ ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন বিদ্যুৎ বয়েজ ক্লাব
বগুড়ায় বিএফএ ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন বিদ্যুৎ বয়েজ ক্লাব

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধূসর হয়ে পড়েছে যে স্বপ্ন
ধূসর হয়ে পড়েছে যে স্বপ্ন

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য
উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সংকোচনমুখী মুদ্রানীতি বিপর্যয়ে বেসরকারি খাত
সংকোচনমুখী মুদ্রানীতি বিপর্যয়ে বেসরকারি খাত

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পদত্যাগের ঘোষণা দিয়ে পোস্ট মুছে ফেললেন জবি ছাত্রশক্তির আহ্বায়ক
পদত্যাগের ঘোষণা দিয়ে পোস্ট মুছে ফেললেন জবি ছাত্রশক্তির আহ্বায়ক

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফটিকছড়িতে চাচাকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ ভাতিজার বিরুদ্ধে
ফটিকছড়িতে চাচাকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ ভাতিজার বিরুদ্ধে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের মাটিতে সমস্ত নির্যাতনের বিচার হবে : অ্যাটর্নি জেনারেল
বাংলাদেশের মাটিতে সমস্ত নির্যাতনের বিচার হবে : অ্যাটর্নি জেনারেল

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণভোট নয়, সুষ্ঠু নির্বাচনই দেশের একমাত্র প্রয়োজন: তৃপ্তি
গণভোট নয়, সুষ্ঠু নির্বাচনই দেশের একমাত্র প্রয়োজন: তৃপ্তি

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক দেশ দুই ব্যবস্থা মানবে না তাইওয়ান
এক দেশ দুই ব্যবস্থা মানবে না তাইওয়ান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যের মৃত্যু
সীমান্তে মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হিন্দুদের কিছু হবার আগে আমি ঢাল হয়ে দাঁড়াবো: টুকু
হিন্দুদের কিছু হবার আগে আমি ঢাল হয়ে দাঁড়াবো: টুকু

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রেজেন্টেশন বানিয়ে দেবে গুগলের জেমিনাই
প্রেজেন্টেশন বানিয়ে দেবে গুগলের জেমিনাই

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

জুভেন্টাসের কোচের দায়িত্ব পেলেন স্পালেত্তি
জুভেন্টাসের কোচের দায়িত্ব পেলেন স্পালেত্তি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিরোনামহীনের নতুন গান ‘ক্লান্ত কফিশপ’
শিরোনামহীনের নতুন গান ‘ক্লান্ত কফিশপ’

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সুদানে রাস্তায় শত শত লাশ, কবর দেওয়ার কেউ নেই
সুদানে রাস্তায় শত শত লাশ, কবর দেওয়ার কেউ নেই

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুরি বা নকল ফোন আর চলবে না দেশের নেটওয়ার্কে
চুরি বা নকল ফোন আর চলবে না দেশের নেটওয়ার্কে

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সংকট থেকে উত্তরণের পথ সরকারকেই খুঁজে বের করতে হবে : মির্জা ফখরুল
সংকট থেকে উত্তরণের পথ সরকারকেই খুঁজে বের করতে হবে : মির্জা ফখরুল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টঙ্গীতে মারামারি থামাতে গিয়ে বৃদ্ধের মৃত্যু
টঙ্গীতে মারামারি থামাতে গিয়ে বৃদ্ধের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্লাড ক্যান্সারে আক্রান্ত হাইমচর থানার ওসি মহিউদ্দিন আর নেই
ব্লাড ক্যান্সারে আক্রান্ত হাইমচর থানার ওসি মহিউদ্দিন আর নেই

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বান্দরবানে একজনের মরদেহ উদ্ধার
বান্দরবানে একজনের মরদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে পারল না বাংলাদেশ
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে পারল না বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্বাস্থ্য সহকারীরা স্বাস্থ্যখাতের সুনাম অর্জনের মূল কারিগর : ডা. জাহিদ
স্বাস্থ্য সহকারীরা স্বাস্থ্যখাতের সুনাম অর্জনের মূল কারিগর : ডা. জাহিদ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাঁদপুরে যানবাহনে যৌথ বাহিনীর তল্লাশি
চাঁদপুরে যানবাহনে যৌথ বাহিনীর তল্লাশি

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পুলিশ একাডেমি থেকে পালালেন ডিআইজি এহসানুল্লাহ!
পুলিশ একাডেমি থেকে পালালেন ডিআইজি এহসানুল্লাহ!

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞার কারণ জানতে চেয়ে সদুত্তর পাইনি : এহসানুল হক মিলন
বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞার কারণ জানতে চেয়ে সদুত্তর পাইনি : এহসানুল হক মিলন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাণিজ্য-মানচিত্র বদলে দেয়া রেলপথ বানাচ্ছে ইরান-রাশিয়া
বাণিজ্য-মানচিত্র বদলে দেয়া রেলপথ বানাচ্ছে ইরান-রাশিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাপলা কলি দিয়ে বুঝিয়েছে এনসিপি বাচ্চাদের দল: সামান্তা শারমিন
শাপলা কলি দিয়ে বুঝিয়েছে এনসিপি বাচ্চাদের দল: সামান্তা শারমিন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সুদানে রাস্তায় শত শত লাশ, কবর দেওয়ার কেউ নেই
সুদানে রাস্তায় শত শত লাশ, কবর দেওয়ার কেউ নেই

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫ নভেম্বর থেকে মহানগর ও বিশেষায়িত পুলিশ ইউনিটে নতুন পোশাক
১৫ নভেম্বর থেকে মহানগর ও বিশেষায়িত পুলিশ ইউনিটে নতুন পোশাক

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বঙ্গোপসাগরে একটানেই জালে উঠল ১৪০ মণ ইলিশ!
বঙ্গোপসাগরে একটানেই জালে উঠল ১৪০ মণ ইলিশ!

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় নির্বাচন বানচাল করার জন্য একটি মহল কাজ করছে : মির্জা ফখরুল
জাতীয় নির্বাচন বানচাল করার জন্য একটি মহল কাজ করছে : মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই, তফসিল ডিসেম্বরে : ইসি আনোয়ারুল
নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই, তফসিল ডিসেম্বরে : ইসি আনোয়ারুল

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, গ্রেফতার ২৯
রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, গ্রেফতার ২৯

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১০ বছরের প্রতিরক্ষা চুক্তি সই করল যুক্তরাষ্ট্র-ভারত
১০ বছরের প্রতিরক্ষা চুক্তি সই করল যুক্তরাষ্ট্র-ভারত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি বজায় রাখতে রাজি হয়েছে পাকিস্তান-আফগানিস্তান : তুরস্ক
যুদ্ধবিরতি বজায় রাখতে রাজি হয়েছে পাকিস্তান-আফগানিস্তান : তুরস্ক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুরি বা নকল ফোন আর চলবে না দেশের নেটওয়ার্কে
চুরি বা নকল ফোন আর চলবে না দেশের নেটওয়ার্কে

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বাসে নারীকে হেনস্তা করা সেই হেলপার গ্রেফতার
বাসে নারীকে হেনস্তা করা সেই হেলপার গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাল থেকে যাওয়া যাবে সেন্টমার্টিন, মানতে হবে ১২ নির্দেশনা
কাল থেকে যাওয়া যাবে সেন্টমার্টিন, মানতে হবে ১২ নির্দেশনা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাতেই যেসব জেলায় ঝড়ের আভাস
রাতেই যেসব জেলায় ঝড়ের আভাস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জেরুজালেমের প্রবেশপথ অবরোধ করে ২ লাখ ইহুদির বিক্ষোভ
জেরুজালেমের প্রবেশপথ অবরোধ করে ২ লাখ ইহুদির বিক্ষোভ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের পারমাণবিক পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল ইরান
ট্রাম্পের পারমাণবিক পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল ইরান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের বাজারে কমল স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর
দেশের বাজারে কমল স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সহসভাপতি গ্রেফতার
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সহসভাপতি গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ক্যাটরিনা কাইফের ছবি ভাইরাল, ক্ষুব্ধ পরিবার
ক্যাটরিনা কাইফের ছবি ভাইরাল, ক্ষুব্ধ পরিবার

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তিন বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস
তিন বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনাসহ ২৬১ পলাতক আসামির বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি
হাসিনাসহ ২৬১ পলাতক আসামির বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার সাবেক পিয়ন জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে ১০০ কোটি টাকার অর্থপাচার মামলা
হাসিনার সাবেক পিয়ন জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে ১০০ কোটি টাকার অর্থপাচার মামলা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলছি: রুমিন ফারহানা
জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলছি: রুমিন ফারহানা

১৪ ঘণ্টা আগে | টক শো

২০ জেলায় ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস
২০ জেলায় ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝটিকা মিছিলের অর্থদাতারা আইনের আওতায় আসবে: পুলিশ
ঝটিকা মিছিলের অর্থদাতারা আইনের আওতায় আসবে: পুলিশ

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বাস্থ্য সহকারীরা স্বাস্থ্যখাতের সুনাম অর্জনের মূল কারিগর : ডা. জাহিদ
স্বাস্থ্য সহকারীরা স্বাস্থ্যখাতের সুনাম অর্জনের মূল কারিগর : ডা. জাহিদ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগে হবে, কোনো শক্তি নেই পেছানোর: প্রেস সচিব
নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগে হবে, কোনো শক্তি নেই পেছানোর: প্রেস সচিব

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওমরাহ ভিসা নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত সৌদির
ওমরাহ ভিসা নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত সৌদির

১৯ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
সরকারের বিরুদ্ধে সবাই
সরকারের বিরুদ্ধে সবাই

প্রথম পৃষ্ঠা

সামিরা আমাকে চুড়ি পরিয়ে দিয়েছিল - শাবনূর
সামিরা আমাকে চুড়ি পরিয়ে দিয়েছিল - শাবনূর

শোবিজ

জাতীয় নারী দাবায় নোশিনের হ্যাটট্রিক
জাতীয় নারী দাবায় নোশিনের হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরায় শহীদ আবু সাঈদ-মীর মুগ্ধ প্রীতি ফুটবল ম্যাচ
বসুন্ধরায় শহীদ আবু সাঈদ-মীর মুগ্ধ প্রীতি ফুটবল ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

মানব পাচারের রুট নেপাল
মানব পাচারের রুট নেপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গা শিবিরে নতুন ফাঁদ
রোহিঙ্গা শিবিরে নতুন ফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

অবৈধ দোকানের দখলে গুলিস্তান
অবৈধ দোকানের দখলে গুলিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন
মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

অমিত-রেখার প্রেম কেন ভেঙেছিল...
অমিত-রেখার প্রেম কেন ভেঙেছিল...

শোবিজ

হোয়াইটওয়াশও এড়াতে পারলেন না লিটনরা
হোয়াইটওয়াশও এড়াতে পারলেন না লিটনরা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জামালদের ভারত ম্যাচের প্রস্তুতি
জামালদের ভারত ম্যাচের প্রস্তুতি

মাঠে ময়দানে

ইলিশের দাম আকাশছোঁয়া
ইলিশের দাম আকাশছোঁয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য
উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য

সম্পাদকীয়

নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগেই হবে
নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাড়ছে অজ্ঞাত লাশের সংখ্যা
বাড়ছে অজ্ঞাত লাশের সংখ্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আত্মনির্ভরশীল বাংলাদেশ গড়ে তোলা সম্ভব
আত্মনির্ভরশীল বাংলাদেশ গড়ে তোলা সম্ভব

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন চান ছয় নেতা, জামায়াত ও অন্যদের একক
বিএনপির মনোনয়ন চান ছয় নেতা, জামায়াত ও অন্যদের একক

নগর জীবন

নভেম্বরে গণভোট দিয়েই ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন
নভেম্বরে গণভোট দিয়েই ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকার অনেক কিছু জোর করে গেলাচ্ছে
সরকার অনেক কিছু জোর করে গেলাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

পানি জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে মামলা
পানি জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

কর্ণফুলী টানেল এখন গলার কাঁটা
কর্ণফুলী টানেল এখন গলার কাঁটা

নগর জীবন

জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলেছি
জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলেছি

নগর জীবন

যেনতেন নির্বাচন হলে ফ্যাসিস্ট ফিরবে
যেনতেন নির্বাচন হলে ফ্যাসিস্ট ফিরবে

নগর জীবন

বাসার ছাদে আওয়ামী লীগ নেতা খুন
বাসার ছাদে আওয়ামী লীগ নেতা খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকা দিয়ে মিছিল করাচ্ছে আওয়ামী লীগ
টাকা দিয়ে মিছিল করাচ্ছে আওয়ামী লীগ

প্রথম পৃষ্ঠা

এ ধরনের আচরণ অপ্রত্যাশিত
এ ধরনের আচরণ অপ্রত্যাশিত

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারকে নিরপেক্ষ ভূমিকা পালন করতে হবে
সরকারকে নিরপেক্ষ ভূমিকা পালন করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরের প্রথম ভাগে নির্বাচনের তফসিল
ডিসেম্বরের প্রথম ভাগে নির্বাচনের তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা