শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৩ মে, ২০২০

সংকট উত্তরণে চাই সুপরিকল্পিত ও সমন্বিত কৃষি

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
সংকট উত্তরণে চাই সুপরিকল্পিত ও সমন্বিত কৃষি

বড় বিষণ্ন মন ও এক ধরনের অস্থিরতা নিয়ে এ লেখাটি লিখতে বসেছি। এমন বহুমুখী দুঃসময় আর কখনো আসেনি। একদিকে দেশের মানুষ করোনার ভয়াবহতায় বিপর্যস্ত। সংবাদে দেখছি প্রতিদিন চিকিৎসার জন্য মানুষ এক হাসপাতাল থেকে আরেক হাসপাতালে ছুটে বেড়াচ্ছে। কি অসহায় মানুষ! দীর্ঘ লাইন ঠেলেও মিলছে না করোনার টেস্ট করানোর সুযোগ! করোনা আক্রান্তই হোক বা না হোক, করোনার টেস্ট রেজাল্ট ছাড়া চিকিৎসা মিলছে না। তাই ভোর থেকে হাসপাতালে লম্বা লাইনে দাঁড়িয়ে থেকে ক্লান্ত হয়ে কেউ কেউ রাস্তায় শুয়ে পড়ছে। মানুষের এ অসহায়ত্ব দেখে বুক ভেঙে যায়। এমন দুরবস্থার মাঝে উপকূলীয় জেলাগুলো তছনছ করে দিয়ে গেল ঘূর্ণিঝড় আম্ফান। পশ্চিমবঙ্গকে চুরমার করে দিয়ে গেছে। এর প্রভাব নিশ্চয়ই আমাদের অর্থনীতিতেও পড়বে। আমাদের ভাগ্য ভালো এবারও সুন্দরবন বাঁচিয়ে দিয়েছে কঠিন ধ্বংসযজ্ঞ থেকে। সুন্দরবন বুক চিতিয়ে রক্ষা করেছে আমাদের জানমাল। সিডর-আইলার পর সুন্দরবন আবারও জানিয়ে দিল, আমাদের কৃষিনির্ভর এ জনপদ রক্ষায় সুন্দরবনের সুরক্ষার বিকল্প নেই। ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে সৃষ্ট জলোচ্ছ্বাসে প্লাবিত হয়েছে বিস্তীর্ণ এলাকা। সারা দেশে ঘূর্ণিঝড় আম্ফানের তা-বে মোট ১ লাখ ৭৬ হাজার ৭ হেক্টর জমির ফসলের ক্ষতি হয়েছে বলে জানিয়েছে কৃষি মন্ত্রণালয়। ক্ষতিগ্রস্ত অঞ্চলের প্রায় ৮০ ভাগ জমির ধান কাটা শেষ, তাই ধানের তেমন ক্ষতি না হলেও বড় ধরনের ক্ষতি হয়েছে আম চাষিদের। সাতক্ষীরার ৬০ থেকে ৭০ ভাগ আম নষ্ট হয়েছে। ওই এলাকার ৪ হাজার হেক্টর জমির আমের মধ্যে ইতিমধ্যে ১ হাজার হেক্টর জমির আম নামানো হয়েছে। বাকি ৩ হাজার হেক্টরের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। ঝিনাইদহ সদরের মহারাজপুর ইউনিয়নের দক্ষিণ রামনগর গ্রামের কৃষক জিয়াউল হক ফোন দিয়ে কাঁদো কাঁদো কণ্ঠে জানালেন, তিনিসহ গোটা গ্রামবাসী মিলে প্রায় ৭০০ বিঘার আম্রপালি জাতের আমবাগান গড়েছিলেন। এবার আমের ব্যাপক ফলন হওয়ায় ভেবেছিলেন লাভও আসবে ভালো। কিন্তু সবকিছু তছনছ করে দিয়ে গেল সুপার সাইক্লোন আম্ফান। আম্রপালি আম নামতে আরও ২০-২৫ দিন বাকি ছিল। এখন প্রায় ৫০০ মণ কাঁচা আম নিয়ে বিপাকে আছেন তারা। দিশাহারা অবস্থায় কী করবেন ভেবে পাচ্ছেন না। এ মুহূর্তে যদি আম প্রসেসিং কোম্পানিগুলো দ্রুত কোনো উদ্যোগ নিয়ে এসব কাঁচা আম কিনে নিতে পারত, তাহলে কিছুটা হলেও ক্ষতি পুষিয়ে নিতে পারতেন জিয়াউল হকের মতো কৃষকরা।

প্রতি বছর ২৫-৩০ লাখ টন আম উৎপাদিত হয় আমাদের দেশে। বিভিন্ন দেশে আমাদের আম রপ্তানি হয়। বিশেষ করে ইউরোপের দেশগুলোয় সাতক্ষীরার হিমসাগর ও ল্যাংড়া আম বেশ জনপ্রিয়। প্রতি বছর ১৫ টনের মতো আম ইউরোপে রপ্তানি করে সাতক্ষীরার কৃষক। ঘূর্ণিঝড় সে আশাটুকুও লন্ডভন্ড করে দিয়েছে। কৃষি বিভাগ বলছে, প্রায় ৫০০ কোটি টাকার ফল নষ্ট হয়েছে আম্ফানে। এতেও বড় ধরনের একটা প্রভাব পড়বে আমাদের খাদ্য নিরাপত্তায়। তবে আমি মনে করি, আরও বড় যে ক্ষতিটা হয়েছে তা হচ্ছে, উপকূলীয় অঞ্চলের বড় একটা অংশে বাঁধ ভেঙে জোয়ারে কৃষিজমিতে লবণাক্ত পানি চলে এসেছে। পানিসম্পদ মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, ঘূর্ণিঝড় আম্ফানে দেশের ১৩ জেলার মোট ৮৪টি পয়েন্টে বাঁধ ভেঙেছে, যার দৈর্ঘ্য প্রায় সাড়ে ৭ কিলোমিটার। দেশের নদ-নদীতে স্বাভাবিক জোয়ারের তুলনায় কমপক্ষে ৮-১০ ফুট বেশি উচ্চতায় পানি বেড়েছে। ফলে বিভিন্ন জেলার বেড়িবাঁধ কোথাও কোথাও ভেঙে গেছে, কোথাও বা বাঁধ উপচে জোয়ারের পানি জনপদে প্রবেশ করেছে। লবণাক্ত পানির কারণে কৃষিজমি নষ্ট হয়েছে। ফলে এসব জমিকে আবাদযোগ্য করতে দুই বছরের মতো লেগে যেতে পারে। এ সময়টাতে ওই অঞ্চলের কৃষক কীভাবে তাদের জীবিকা নির্বাহ করবে তা নিয়ে ভাবতে হবে। আর একটি বিষয়ে সরকারসহ সংশ্লিষ্ট সবার এবং যারা এ লেখাটা পড়ছেন তাদেরও দৃষ্টি আকর্ষণ করতে চাই। বিষয়টি হচ্ছে বাঁধ। প্রতি বছরই বাঁধ দেওয়া হয়। বছরব্যাপীই চলে বাঁধের কাজ। সরকারের বেশ বড় একটা খরচ যায় বাঁধে। কিন্তু বাঁধের আকার কেমন হবে, কীভাবে আরও শক্তিশালী, দীর্ঘস্থায়ী বাঁধ নির্মাণ করা যায়, সে বিষয়টি খেয়াল করার সময় এসেছে বলে মনে হয় আমার।

উপকূলীয় জেলাগুলোর সিংহভাগ মাছের ঘের ভেসে গেছে। এতে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ৫ লাখ ৪৫ হাজার মানুষ। খুলনার উপকূলীয় চারটিসহ নয় উপজেলার হাজার হাজার ঘরবাড়ি বিধ্বস্ত হয়েছে। ভেসে গেছে ২১ হাজার ২৮৮টি চিংড়ি ও সাদা মাছের ঘের। খুলনা, বাগেরহাট, সাতক্ষীরা উপকূলের আবাদি খেতের বিভিন্ন ফসল ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। যশোর, ঝিনাইদহ, চুয়াডাঙ্গা, কুষ্টিয়া, পাবনা, রাজবাড়ী, ফরিদপুরের ফসলের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। একইভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে পটুয়াখালী, বরগুনা, পিরোজপুরের অধিকাংশ এলাকা। কমবেশি সব উপকূলীয় এলাকাই ক্ষতির শিকার হয়েছে। ভোলার অধিকাংশ এলাকা এখনো জলমগ্ন। তবে এই সময়ে এসে প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবিলায় বলতে পারি আমরা কিছুটা সফল। আর এ সফলতা এসেছে মূলত আগাম সতর্কতামূলক পদক্ষেপ থেকে। গণমাধ্যম ও উন্নয়ন সংস্থাগুলো এ ক্ষেত্রে বিশাল ভূমিকা রেখেছে বলে আমি মনে করি। দুর্যোগ সম্পর্কে মানুষ এখন অনেক সচেতন। আর এ সচেতনতাই মানুষকে দুর্যোগ মোকাবিলায় অনেকখানি এগিয়ে রাখে। সরকারের ভূমিকাও বিশাল। মানুষজন ও গবাদিপশুকে আশ্রয় কেন্দ্রে সরিয়ে নেওয়া, তাদের সচেতন করা, কেউ যেতে না চাইলে তাকে আশ্রয় কেন্দ্রে যেতে বাধ্য করার মধ্য দিয়ে মানুষ ও পশুর প্রাণহানি অনেকটাই কমিয়ে আনা সম্ভব হয়েছে।    

তার পরও সরকারের প্রাথমিক হিসাবে জানা গেছে ১ হাজার ১০০ কোটি টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে আম্ফানে। করোনার কারণে এমনিতেই অর্থনীতি থমকে আছে। এ দুঃসময়ে এ পরিমাণ ক্ষতি ‘মড়ার ওপর খাঁড়ার ঘা’-এর মতোই। এ ক্ষতি পুষিয়ে, অর্থনীতির চাকা সচল করতে কৃষিতে বহুমুখী পদক্ষেপ নিতে হবে।

সেদিন কৃষিমন্ত্রী ড. আবদুর রাজ্জাকের সঙ্গে স্কাইপেতে কথা বলার সময় তিনি বলছিলেন তাঁর এলাকায় সমবায় পদ্ধতিতে গরুর খামার গড়ার একটি প্রকল্পের কথা। প্রকল্পটি নাকি বেশ সফল হয়েছে। দেশ স্বাধীনের পর বঙ্গবন্ধুও বলেছিলেন সমবায়ভিত্তিক কৃষিচর্চার কথা। নানা উদ্যোগও নেওয়া হচ্ছিল সে সময়। এখনো কৃষি অর্থনীতিবিদরা কৃষিতে সাফল্যের জন্য সমবায় কৃষির কথা বলেন। করোনা ও আম্ফান বিপর্যয়ের পর সরকারি পৃষ্ঠপোষকতায় ক্ষতিগ্রস্ত কৃষককে ঘুরে দাঁড়াতে সমবায় পদ্ধতিতে কীভাবে কৃষককে নতুন উদ্যমে কৃষিতে যুক্ত করা যায় সবাই মিলে সে বিষয়ে ভাবতে হবে।

সুপরিকল্পনা ও সমন্বয় ছাড়া কোনো কাজই সফল হয় না। ঠিক এই সময়ে এসে আমাদের সফল হওয়া ছাড়া আর কোনো পথ নেই। যেভাবেই হোক সফল হতেই হবে। আর তাই আমাদের প্রয়োজন সুপরিকল্পনা এবং পরিকল্পনা বাস্তবায়নের জন্য সম্মিলিত প্রচেষ্টা। আমরা জানি, দেশে এ মুহূর্তে বেকারের সংখ্যা বেড়েছে, বেড়েছে শিক্ষিত বেকারের সংখ্যাও। বিদেশ থেকে ফিরে কর্মহীন আছে অনেকেই। সবাইকে যদি কৃষির সঙ্গে সম্পৃক্ত করা যায়, তবে কৃষি দিয়েই অর্থনীতির চাকা সচল করা যাবে বলে আমার বিশ্বাস। আর এতে আমাদের অর্থনীতির ভিত হবে টেকসই, আর চাকা পাবে নতুন গতি।

কৃষি মন্ত্রণালয়, মৎস্য ও প্রাণী সম্পদ মন্ত্রণালয়, খাদ্য মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে অন্যসব মন্ত্রণালয়ের একটা সমন্বয় প্রয়োজন। সুপরিকল্পিত একটা পদক্ষেপই হয়তো মুছে দিতে পারে দুঃসময়ের গ্লানি। দেশের মানুষের মাঝে আশার সঞ্চার করতে হবে। আমি বিশ্বাস করি, আমাদের দেশের কৃষকের কাছে অসম্ভব বলে কিছু নেই। তাদের সঠিক দিকনির্দেশনা দেওয়া গেলে, প্রয়োজন অনুযায়ী প্রণোদনা দেওয়া গেলে এ দেশের কৃষকই পাল্টে দেবে দেশের আপদগ্রস্ত মলিন চেহারা। এ ক্ষেত্রে সরকারকে আন্তরিকভাবে সূচনা করতে হবে। একটি দেয়ালের কোথাও যদি একটি দুর্বল ইট থাকে তবে পুরো দেয়ালটিই দুর্বল হয়ে পড়ে। তাই আদর্শের জায়গাটি করতে হবে দৃঢ়। করোনা ও আম্ফান এ দুটি বড় বিপর্যয় যদি আমরা একক প্রচেষ্টায় কাটিয়ে উঠতে পারি। তবে বিশ্বকে নিজেদের সামর্থ্য সম্পর্কে একটা ধারণা দেওয়া যাবে। আমার বিশ্বাস, আমরা তা পারব। সরকারের পাশাপাশি আমাদের সবারই দায়িত্ব রয়েছে নিজ নিজ জায়গা থেকে আপদগ্রস্ত মানুষের পাশে দাঁড়ানোর। সরকার তার উন্নয়ন কর্মকা-ে বেসরকারি স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা, এনজিও ও কর্মোদ্যমী মানুষকে যুক্ত করে নেবে বলে আশা রাখি। এ মুহূর্তে ঘূর্ণিঝড়ে ক্ষতিগ্রস্ত উপকূলীয় এলাকার মানুষের পুনর্বাসনে, তাদের সহায়তায় সর্বোচ্চ চেষ্টা করা উচিত।

করোনা-পরবর্তী সময়ে সারা বিশ্বের অর্থনীতিই নতুন করে সূচিত হবে। আন্তর্জাতিক লেনদেনের, ব্যবসা-বাণিজ্যের সম্পর্কগুলোও নতুন করে তৈরির সম্ভাবনা আছে। আমরা আমাদের উৎপাদিত কৃষিপণ্য- শাকসবজি, মাছ, মাংস, ফলমূল বিশ্ববাজারে পৌঁছানোর জন্য এখনই প্রস্তুত হতে হবে। উদাহরণ হিসেবে বলা যেতে পারে, করোনা মহামারী শুরুর আগে মধ্যপ্রাচ্যের গরুর মাংসের বাজার ছিল অস্ট্রেলিয়ার হাতে। করোনা-পরবর্তী সময়ে মুসলিম অধ্যুষিত দেশ হিসেবে হালাল গরুর মাংস ট্রেন্ড তৈরি করে আমাদেরও যথেষ্ট সুযোগ আছে সে বাজারে প্রবেশের। এ ক্ষেত্রে সরকারকেই এগিয়ে আসতে হবে। কথা প্রসঙ্গে কৃষিমন্ত্রী সেদিন বলছিলেন, এ বিষয়ে তাঁর পরিকল্পনা আছে। আশা রাখি, পরিকল্পনাগুলো আশু বাস্তবায়নের মুখ দেখবে। প্রতিকূলতাই কৃষকের সঙ্গী। বারবার ভেঙে পড়ে আবার উঠে দাঁড়াতে হয় এই কৃষককেই। করোনা পরিস্থিতিতে গোটা পৃথিবীর তুলনায় আমাদের আশার জায়গাটি ছিল কৃষি। আমরা অন্তত খাদ্য সংকটে পড়ব না যদি কৃষির সামগ্রিক পরিস্থিতি ঠিক থাকে। কিন্তু এরই মধ্যেই ঘূর্ণিঝড় আম্ফানের অভিঘাতে দেশের বহু কৃষককেই দিশাহারা করেছে। বহু খামারি হয়ে পড়েছে সর্বস্বান্ত। আম নিয়ে আশায় বুক বাঁধা বহু বাগানমালিকের ‘পাকা ধানে মই’ পড়ে গেছে। তার পরও আমাদের টিকে থাকতে হবে। আবার উঠে দাঁড়াতে হবে।

ঈদ কড়া নাড়ছে। ঈদের চাঁদও উঠবে। কিন্তু আনন্দ হয়তো সবার ঘরে সেভাবে আসবে না। প্রার্থনা করি সব সংকট নিরসন হোক। স্বাভাবিকতা ফিরে আসুক। আমরা আবার মিলেমিশে ত্যাগ ও ভ্রাতৃত্বের বন্ধনের ভিতর দিয়ে উদ্যাপন করব ঈদসহ সব আনন্দ উৎসবের পর্বগুলো। সবাইকে ঈদ মুবারক।

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব।  

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বস্ত্র খাত হুমকিতে
বস্ত্র খাত হুমকিতে
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
পীরের সোহবতে প্রজ্ঞাবান আলেম
পীরের সোহবতে প্রজ্ঞাবান আলেম
লাল বাহাদুর শাস্ত্রীর ‘ছোটি সি কাম’
লাল বাহাদুর শাস্ত্রীর ‘ছোটি সি কাম’
সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি
সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি
বৈদেশিক মিশন
বৈদেশিক মিশন
আইনশৃঙ্খলা
আইনশৃঙ্খলা
আল্লাহর নামে অসত্য কসম গুনাহের কাজ
আল্লাহর নামে অসত্য কসম গুনাহের কাজ
অধ্যাত্ম প্রেম
অধ্যাত্ম প্রেম
নৈতিক মূল্যবোধের অবক্ষয়
নৈতিক মূল্যবোধের অবক্ষয়
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
অন্যায় দেখে চুপ থাকাও অন্যায়
অন্যায় দেখে চুপ থাকাও অন্যায়
সর্বশেষ খবর
দক্ষতা দিবসে ১১ তরুণ পেলেন জাতীয় পুরস্কার
দক্ষতা দিবসে ১১ তরুণ পেলেন জাতীয় পুরস্কার

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

৫ দিনের রিমান্ডে ফিল হিন্দাল শারক্বীয়ার প্রধান নেতা মাহফুজ
৫ দিনের রিমান্ডে ফিল হিন্দাল শারক্বীয়ার প্রধান নেতা মাহফুজ

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ জুলাই)

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

সুন্দরগঞ্জে মোটরসাইকেল-সিএনজি সংঘর্ষে নিহত ১
সুন্দরগঞ্জে মোটরসাইকেল-সিএনজি সংঘর্ষে নিহত ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুধে ঘুমের ওষুধ মিশিয়ে কিশোরী ধর্ষণ, যাবজ্জীবন সাজা
দুধে ঘুমের ওষুধ মিশিয়ে কিশোরী ধর্ষণ, যাবজ্জীবন সাজা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামসহ পাঁচ জেলায় ২০ জুলাই পরিবহণ ধর্মঘট
চট্টগ্রামসহ পাঁচ জেলায় ২০ জুলাই পরিবহণ ধর্মঘট

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সিলেবাস সংস্কারে ইউনিসেফের সঙ্গে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের চুক্তি
সিলেবাস সংস্কারে ইউনিসেফের সঙ্গে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের চুক্তি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুক ও মোবাইল ব্যাংকিং হ্যাক করে চলত প্রতারণা, গ্রেফতার ৪
ফেসবুক ও মোবাইল ব্যাংকিং হ্যাক করে চলত প্রতারণা, গ্রেফতার ৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থী সেবায় বাউবির সমন্বিত পরিকল্পনা
শিক্ষার্থী সেবায় বাউবির সমন্বিত পরিকল্পনা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভালুকায় মা ও দুই শিশুকে গলা কেটে হত্যা: গ্রেফতার দেবর নজরুল
ভালুকায় মা ও দুই শিশুকে গলা কেটে হত্যা: গ্রেফতার দেবর নজরুল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন ঠেকানোর জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : টুকু
নির্বাচন ঠেকানোর জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : টুকু

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জবি ছাত্রদলের তিন নেতাকে বহিষ্কার, দুইজনকে ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
জবি ছাত্রদলের তিন নেতাকে বহিষ্কার, দুইজনকে ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যশোরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ১৪ পরিবারকে সেনাবাহিনীর সহায়তা
যশোরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ১৪ পরিবারকে সেনাবাহিনীর সহায়তা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাইয়ে নারীদের সাহসী উত্থান উদযাপনে ঢাকায় মশাল মিছিল
জুলাইয়ে নারীদের সাহসী উত্থান উদযাপনে ঢাকায় মশাল মিছিল

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জবির প্রশাসনিক ভবনে শিক্ষার্থীদের তালা, অবরুদ্ধ উপাচার্য
জবির প্রশাসনিক ভবনে শিক্ষার্থীদের তালা, অবরুদ্ধ উপাচার্য

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রিট করেও পরিষদে আসছেন না পলাতক চেয়ারম্যানরা
রিট করেও পরিষদে আসছেন না পলাতক চেয়ারম্যানরা

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া
বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৮ বছর পর টেস্ট দলে ফিরলেন লিয়াম ডসন
৮ বছর পর টেস্ট দলে ফিরলেন লিয়াম ডসন

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে দুটি নৌকাসহ পাঁচ জেলে আটক
সুন্দরবনে দুটি নৌকাসহ পাঁচ জেলে আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল
মাদারীপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় নৌকাডুবিতে নিখোঁজ ১১
মালয়েশিয়ায় নৌকাডুবিতে নিখোঁজ ১১

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোখের নিচের ত্বকে সব প্রসাধনী নয়
চোখের নিচের ত্বকে সব প্রসাধনী নয়

৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দুই বিভাগে ভারি বৃষ্টির আভাস
দুই বিভাগে ভারি বৃষ্টির আভাস

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুন্দরবনে নিষিদ্ধ সময়ে মাছ ধরায় পাঁচ জেলে আটক
সুন্দরবনে নিষিদ্ধ সময়ে মাছ ধরায় পাঁচ জেলে আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢামেক হাসপাতালের সামনে থেকে দুই দালাল আটক
ঢামেক হাসপাতালের সামনে থেকে দুই দালাল আটক

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যা: আসামি মহিন দ্বিতীয় দফায় রিমান্ডে
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যা: আসামি মহিন দ্বিতীয় দফায় রিমান্ডে

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সরকারি হলো আরও এক বিদ্যালয়
সরকারি হলো আরও এক বিদ্যালয়

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে চাঁদাবাজি, ডাকাতি ও ছিনতাই প্রতিরোধে সভা
সোনারগাঁয়ে চাঁদাবাজি, ডাকাতি ও ছিনতাই প্রতিরোধে সভা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে চার স্কুলে ব্যতিক্রমী বইমেলা
চট্টগ্রামে চার স্কুলে ব্যতিক্রমী বইমেলা

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে
সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!
সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং
ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা
মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন
১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’
‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের
২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের
ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প
ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত
ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী
ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি
নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি
কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা
সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা

১৮ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের
বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই
এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ
ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা
৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস
বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে
নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জে ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড ৪ গ্রাম
সিরাজগঞ্জে ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড ৪ গ্রাম

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ
সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের আল্টিমেটামের তোয়াক্কা করে না রাশিয়া
ট্রাম্পের আল্টিমেটামের তোয়াক্কা করে না রাশিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বদলি আদেশ ছিঁড়ে এনবিআরের ১৪ কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত
বদলি আদেশ ছিঁড়ে এনবিআরের ১৪ কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে
ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!
হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ জুলাই)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুনির্দিষ্ট সময়েই নির্বাচনের দিকে যাচ্ছে অন্তর্বর্তী সরকার: প্রেস সচিব
সুনির্দিষ্ট সময়েই নির্বাচনের দিকে যাচ্ছে অন্তর্বর্তী সরকার: প্রেস সচিব

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফের প্রতিহিংসা রাজনীতিতে
ফের প্রতিহিংসা রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির
কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির

পেছনের পৃষ্ঠা

পারিবারিক দুর্নীতির প্রতিযোগিতা
পারিবারিক দুর্নীতির প্রতিযোগিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব
জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব

পেছনের পৃষ্ঠা

অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে
অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে

পেছনের পৃষ্ঠা

কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা
কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকাই চলচ্চিত্রে তারকাদের যত খেতাব
ঢাকাই চলচ্চিত্রে তারকাদের যত খেতাব

শোবিজ

প্রেমাদাসায় জিততে চায় টাইগাররা
প্রেমাদাসায় জিততে চায় টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

ওএমএস ডিলার নিয়োগে ঘুষবাণিজ্যের অভিযোগ খাদ্য নিয়ন্ত্রকের বিরুদ্ধে
ওএমএস ডিলার নিয়োগে ঘুষবাণিজ্যের অভিযোগ খাদ্য নিয়ন্ত্রকের বিরুদ্ধে

নগর জীবন

রাজ্জাকের মুখে চাচি ডাক শুনে আমি হতাশ : আনোয়ারা
রাজ্জাকের মুখে চাচি ডাক শুনে আমি হতাশ : আনোয়ারা

শোবিজ

বৃষ্টি হলেই ভোগান্তি ঢাকায়
বৃষ্টি হলেই ভোগান্তি ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

কোন্ডা ইউনিয়ন এখন বিরানভূমি
কোন্ডা ইউনিয়ন এখন বিরানভূমি

নগর জীবন

আলম আরা মিনুর ‘জানা ছিল না’
আলম আরা মিনুর ‘জানা ছিল না’

শোবিজ

ষড়যন্ত্রের জালে বন্দি গণতন্ত্র?
ষড়যন্ত্রের জালে বন্দি গণতন্ত্র?

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্যে নতুন অনৈক্য
ঐকমত্যে নতুন অনৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

দুশ্চিন্তায় মোহামেডান-আবাহনী
দুশ্চিন্তায় মোহামেডান-আবাহনী

মাঠে ময়দানে

দুই ঘণ্টায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ১২ রোগী ভর্তি
দুই ঘণ্টায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ১২ রোগী ভর্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

কারিনার রূপরহস্য
কারিনার রূপরহস্য

শোবিজ

পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি
পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি

পেছনের পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়া থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত
মালয়েশিয়া থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত

প্রথম পৃষ্ঠা

সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি
সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি

সম্পাদকীয়

সোহানের রাইডার্সের সামনে সাকিবের ক্যাপিটালস
সোহানের রাইডার্সের সামনে সাকিবের ক্যাপিটালস

মাঠে ময়দানে

ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান

সম্পাদকীয়

বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!
বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!

পেছনের পৃষ্ঠা

মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা
মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাডমিন্টনে ৫০০’র ওপরে ম্যাচ
ব্যাডমিন্টনে ৫০০’র ওপরে ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

ছাত্রলীগকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণার দাবি এবি পার্টির
ছাত্রলীগকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণার দাবি এবি পার্টির

পেছনের পৃষ্ঠা

নিবন্ধনপ্রত্যাশী রাজনৈতিক দলগুলোর যত ভুল
নিবন্ধনপ্রত্যাশী রাজনৈতিক দলগুলোর যত ভুল

প্রথম পৃষ্ঠা

রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালন করা হবে বুধবার
রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালন করা হবে বুধবার

পেছনের পৃষ্ঠা