শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৩ মে, ২০২০

সংকট উত্তরণে চাই সুপরিকল্পিত ও সমন্বিত কৃষি

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
সংকট উত্তরণে চাই সুপরিকল্পিত ও সমন্বিত কৃষি

বড় বিষণ্ন মন ও এক ধরনের অস্থিরতা নিয়ে এ লেখাটি লিখতে বসেছি। এমন বহুমুখী দুঃসময় আর কখনো আসেনি। একদিকে দেশের মানুষ করোনার ভয়াবহতায় বিপর্যস্ত। সংবাদে দেখছি প্রতিদিন চিকিৎসার জন্য মানুষ এক হাসপাতাল থেকে আরেক হাসপাতালে ছুটে বেড়াচ্ছে। কি অসহায় মানুষ! দীর্ঘ লাইন ঠেলেও মিলছে না করোনার টেস্ট করানোর সুযোগ! করোনা আক্রান্তই হোক বা না হোক, করোনার টেস্ট রেজাল্ট ছাড়া চিকিৎসা মিলছে না। তাই ভোর থেকে হাসপাতালে লম্বা লাইনে দাঁড়িয়ে থেকে ক্লান্ত হয়ে কেউ কেউ রাস্তায় শুয়ে পড়ছে। মানুষের এ অসহায়ত্ব দেখে বুক ভেঙে যায়। এমন দুরবস্থার মাঝে উপকূলীয় জেলাগুলো তছনছ করে দিয়ে গেল ঘূর্ণিঝড় আম্ফান। পশ্চিমবঙ্গকে চুরমার করে দিয়ে গেছে। এর প্রভাব নিশ্চয়ই আমাদের অর্থনীতিতেও পড়বে। আমাদের ভাগ্য ভালো এবারও সুন্দরবন বাঁচিয়ে দিয়েছে কঠিন ধ্বংসযজ্ঞ থেকে। সুন্দরবন বুক চিতিয়ে রক্ষা করেছে আমাদের জানমাল। সিডর-আইলার পর সুন্দরবন আবারও জানিয়ে দিল, আমাদের কৃষিনির্ভর এ জনপদ রক্ষায় সুন্দরবনের সুরক্ষার বিকল্প নেই। ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে সৃষ্ট জলোচ্ছ্বাসে প্লাবিত হয়েছে বিস্তীর্ণ এলাকা। সারা দেশে ঘূর্ণিঝড় আম্ফানের তা-বে মোট ১ লাখ ৭৬ হাজার ৭ হেক্টর জমির ফসলের ক্ষতি হয়েছে বলে জানিয়েছে কৃষি মন্ত্রণালয়। ক্ষতিগ্রস্ত অঞ্চলের প্রায় ৮০ ভাগ জমির ধান কাটা শেষ, তাই ধানের তেমন ক্ষতি না হলেও বড় ধরনের ক্ষতি হয়েছে আম চাষিদের। সাতক্ষীরার ৬০ থেকে ৭০ ভাগ আম নষ্ট হয়েছে। ওই এলাকার ৪ হাজার হেক্টর জমির আমের মধ্যে ইতিমধ্যে ১ হাজার হেক্টর জমির আম নামানো হয়েছে। বাকি ৩ হাজার হেক্টরের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। ঝিনাইদহ সদরের মহারাজপুর ইউনিয়নের দক্ষিণ রামনগর গ্রামের কৃষক জিয়াউল হক ফোন দিয়ে কাঁদো কাঁদো কণ্ঠে জানালেন, তিনিসহ গোটা গ্রামবাসী মিলে প্রায় ৭০০ বিঘার আম্রপালি জাতের আমবাগান গড়েছিলেন। এবার আমের ব্যাপক ফলন হওয়ায় ভেবেছিলেন লাভও আসবে ভালো। কিন্তু সবকিছু তছনছ করে দিয়ে গেল সুপার সাইক্লোন আম্ফান। আম্রপালি আম নামতে আরও ২০-২৫ দিন বাকি ছিল। এখন প্রায় ৫০০ মণ কাঁচা আম নিয়ে বিপাকে আছেন তারা। দিশাহারা অবস্থায় কী করবেন ভেবে পাচ্ছেন না। এ মুহূর্তে যদি আম প্রসেসিং কোম্পানিগুলো দ্রুত কোনো উদ্যোগ নিয়ে এসব কাঁচা আম কিনে নিতে পারত, তাহলে কিছুটা হলেও ক্ষতি পুষিয়ে নিতে পারতেন জিয়াউল হকের মতো কৃষকরা।

প্রতি বছর ২৫-৩০ লাখ টন আম উৎপাদিত হয় আমাদের দেশে। বিভিন্ন দেশে আমাদের আম রপ্তানি হয়। বিশেষ করে ইউরোপের দেশগুলোয় সাতক্ষীরার হিমসাগর ও ল্যাংড়া আম বেশ জনপ্রিয়। প্রতি বছর ১৫ টনের মতো আম ইউরোপে রপ্তানি করে সাতক্ষীরার কৃষক। ঘূর্ণিঝড় সে আশাটুকুও লন্ডভন্ড করে দিয়েছে। কৃষি বিভাগ বলছে, প্রায় ৫০০ কোটি টাকার ফল নষ্ট হয়েছে আম্ফানে। এতেও বড় ধরনের একটা প্রভাব পড়বে আমাদের খাদ্য নিরাপত্তায়। তবে আমি মনে করি, আরও বড় যে ক্ষতিটা হয়েছে তা হচ্ছে, উপকূলীয় অঞ্চলের বড় একটা অংশে বাঁধ ভেঙে জোয়ারে কৃষিজমিতে লবণাক্ত পানি চলে এসেছে। পানিসম্পদ মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, ঘূর্ণিঝড় আম্ফানে দেশের ১৩ জেলার মোট ৮৪টি পয়েন্টে বাঁধ ভেঙেছে, যার দৈর্ঘ্য প্রায় সাড়ে ৭ কিলোমিটার। দেশের নদ-নদীতে স্বাভাবিক জোয়ারের তুলনায় কমপক্ষে ৮-১০ ফুট বেশি উচ্চতায় পানি বেড়েছে। ফলে বিভিন্ন জেলার বেড়িবাঁধ কোথাও কোথাও ভেঙে গেছে, কোথাও বা বাঁধ উপচে জোয়ারের পানি জনপদে প্রবেশ করেছে। লবণাক্ত পানির কারণে কৃষিজমি নষ্ট হয়েছে। ফলে এসব জমিকে আবাদযোগ্য করতে দুই বছরের মতো লেগে যেতে পারে। এ সময়টাতে ওই অঞ্চলের কৃষক কীভাবে তাদের জীবিকা নির্বাহ করবে তা নিয়ে ভাবতে হবে। আর একটি বিষয়ে সরকারসহ সংশ্লিষ্ট সবার এবং যারা এ লেখাটা পড়ছেন তাদেরও দৃষ্টি আকর্ষণ করতে চাই। বিষয়টি হচ্ছে বাঁধ। প্রতি বছরই বাঁধ দেওয়া হয়। বছরব্যাপীই চলে বাঁধের কাজ। সরকারের বেশ বড় একটা খরচ যায় বাঁধে। কিন্তু বাঁধের আকার কেমন হবে, কীভাবে আরও শক্তিশালী, দীর্ঘস্থায়ী বাঁধ নির্মাণ করা যায়, সে বিষয়টি খেয়াল করার সময় এসেছে বলে মনে হয় আমার।

উপকূলীয় জেলাগুলোর সিংহভাগ মাছের ঘের ভেসে গেছে। এতে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ৫ লাখ ৪৫ হাজার মানুষ। খুলনার উপকূলীয় চারটিসহ নয় উপজেলার হাজার হাজার ঘরবাড়ি বিধ্বস্ত হয়েছে। ভেসে গেছে ২১ হাজার ২৮৮টি চিংড়ি ও সাদা মাছের ঘের। খুলনা, বাগেরহাট, সাতক্ষীরা উপকূলের আবাদি খেতের বিভিন্ন ফসল ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। যশোর, ঝিনাইদহ, চুয়াডাঙ্গা, কুষ্টিয়া, পাবনা, রাজবাড়ী, ফরিদপুরের ফসলের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। একইভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে পটুয়াখালী, বরগুনা, পিরোজপুরের অধিকাংশ এলাকা। কমবেশি সব উপকূলীয় এলাকাই ক্ষতির শিকার হয়েছে। ভোলার অধিকাংশ এলাকা এখনো জলমগ্ন। তবে এই সময়ে এসে প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবিলায় বলতে পারি আমরা কিছুটা সফল। আর এ সফলতা এসেছে মূলত আগাম সতর্কতামূলক পদক্ষেপ থেকে। গণমাধ্যম ও উন্নয়ন সংস্থাগুলো এ ক্ষেত্রে বিশাল ভূমিকা রেখেছে বলে আমি মনে করি। দুর্যোগ সম্পর্কে মানুষ এখন অনেক সচেতন। আর এ সচেতনতাই মানুষকে দুর্যোগ মোকাবিলায় অনেকখানি এগিয়ে রাখে। সরকারের ভূমিকাও বিশাল। মানুষজন ও গবাদিপশুকে আশ্রয় কেন্দ্রে সরিয়ে নেওয়া, তাদের সচেতন করা, কেউ যেতে না চাইলে তাকে আশ্রয় কেন্দ্রে যেতে বাধ্য করার মধ্য দিয়ে মানুষ ও পশুর প্রাণহানি অনেকটাই কমিয়ে আনা সম্ভব হয়েছে।    

তার পরও সরকারের প্রাথমিক হিসাবে জানা গেছে ১ হাজার ১০০ কোটি টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে আম্ফানে। করোনার কারণে এমনিতেই অর্থনীতি থমকে আছে। এ দুঃসময়ে এ পরিমাণ ক্ষতি ‘মড়ার ওপর খাঁড়ার ঘা’-এর মতোই। এ ক্ষতি পুষিয়ে, অর্থনীতির চাকা সচল করতে কৃষিতে বহুমুখী পদক্ষেপ নিতে হবে।

সেদিন কৃষিমন্ত্রী ড. আবদুর রাজ্জাকের সঙ্গে স্কাইপেতে কথা বলার সময় তিনি বলছিলেন তাঁর এলাকায় সমবায় পদ্ধতিতে গরুর খামার গড়ার একটি প্রকল্পের কথা। প্রকল্পটি নাকি বেশ সফল হয়েছে। দেশ স্বাধীনের পর বঙ্গবন্ধুও বলেছিলেন সমবায়ভিত্তিক কৃষিচর্চার কথা। নানা উদ্যোগও নেওয়া হচ্ছিল সে সময়। এখনো কৃষি অর্থনীতিবিদরা কৃষিতে সাফল্যের জন্য সমবায় কৃষির কথা বলেন। করোনা ও আম্ফান বিপর্যয়ের পর সরকারি পৃষ্ঠপোষকতায় ক্ষতিগ্রস্ত কৃষককে ঘুরে দাঁড়াতে সমবায় পদ্ধতিতে কীভাবে কৃষককে নতুন উদ্যমে কৃষিতে যুক্ত করা যায় সবাই মিলে সে বিষয়ে ভাবতে হবে।

সুপরিকল্পনা ও সমন্বয় ছাড়া কোনো কাজই সফল হয় না। ঠিক এই সময়ে এসে আমাদের সফল হওয়া ছাড়া আর কোনো পথ নেই। যেভাবেই হোক সফল হতেই হবে। আর তাই আমাদের প্রয়োজন সুপরিকল্পনা এবং পরিকল্পনা বাস্তবায়নের জন্য সম্মিলিত প্রচেষ্টা। আমরা জানি, দেশে এ মুহূর্তে বেকারের সংখ্যা বেড়েছে, বেড়েছে শিক্ষিত বেকারের সংখ্যাও। বিদেশ থেকে ফিরে কর্মহীন আছে অনেকেই। সবাইকে যদি কৃষির সঙ্গে সম্পৃক্ত করা যায়, তবে কৃষি দিয়েই অর্থনীতির চাকা সচল করা যাবে বলে আমার বিশ্বাস। আর এতে আমাদের অর্থনীতির ভিত হবে টেকসই, আর চাকা পাবে নতুন গতি।

কৃষি মন্ত্রণালয়, মৎস্য ও প্রাণী সম্পদ মন্ত্রণালয়, খাদ্য মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে অন্যসব মন্ত্রণালয়ের একটা সমন্বয় প্রয়োজন। সুপরিকল্পিত একটা পদক্ষেপই হয়তো মুছে দিতে পারে দুঃসময়ের গ্লানি। দেশের মানুষের মাঝে আশার সঞ্চার করতে হবে। আমি বিশ্বাস করি, আমাদের দেশের কৃষকের কাছে অসম্ভব বলে কিছু নেই। তাদের সঠিক দিকনির্দেশনা দেওয়া গেলে, প্রয়োজন অনুযায়ী প্রণোদনা দেওয়া গেলে এ দেশের কৃষকই পাল্টে দেবে দেশের আপদগ্রস্ত মলিন চেহারা। এ ক্ষেত্রে সরকারকে আন্তরিকভাবে সূচনা করতে হবে। একটি দেয়ালের কোথাও যদি একটি দুর্বল ইট থাকে তবে পুরো দেয়ালটিই দুর্বল হয়ে পড়ে। তাই আদর্শের জায়গাটি করতে হবে দৃঢ়। করোনা ও আম্ফান এ দুটি বড় বিপর্যয় যদি আমরা একক প্রচেষ্টায় কাটিয়ে উঠতে পারি। তবে বিশ্বকে নিজেদের সামর্থ্য সম্পর্কে একটা ধারণা দেওয়া যাবে। আমার বিশ্বাস, আমরা তা পারব। সরকারের পাশাপাশি আমাদের সবারই দায়িত্ব রয়েছে নিজ নিজ জায়গা থেকে আপদগ্রস্ত মানুষের পাশে দাঁড়ানোর। সরকার তার উন্নয়ন কর্মকা-ে বেসরকারি স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা, এনজিও ও কর্মোদ্যমী মানুষকে যুক্ত করে নেবে বলে আশা রাখি। এ মুহূর্তে ঘূর্ণিঝড়ে ক্ষতিগ্রস্ত উপকূলীয় এলাকার মানুষের পুনর্বাসনে, তাদের সহায়তায় সর্বোচ্চ চেষ্টা করা উচিত।

করোনা-পরবর্তী সময়ে সারা বিশ্বের অর্থনীতিই নতুন করে সূচিত হবে। আন্তর্জাতিক লেনদেনের, ব্যবসা-বাণিজ্যের সম্পর্কগুলোও নতুন করে তৈরির সম্ভাবনা আছে। আমরা আমাদের উৎপাদিত কৃষিপণ্য- শাকসবজি, মাছ, মাংস, ফলমূল বিশ্ববাজারে পৌঁছানোর জন্য এখনই প্রস্তুত হতে হবে। উদাহরণ হিসেবে বলা যেতে পারে, করোনা মহামারী শুরুর আগে মধ্যপ্রাচ্যের গরুর মাংসের বাজার ছিল অস্ট্রেলিয়ার হাতে। করোনা-পরবর্তী সময়ে মুসলিম অধ্যুষিত দেশ হিসেবে হালাল গরুর মাংস ট্রেন্ড তৈরি করে আমাদেরও যথেষ্ট সুযোগ আছে সে বাজারে প্রবেশের। এ ক্ষেত্রে সরকারকেই এগিয়ে আসতে হবে। কথা প্রসঙ্গে কৃষিমন্ত্রী সেদিন বলছিলেন, এ বিষয়ে তাঁর পরিকল্পনা আছে। আশা রাখি, পরিকল্পনাগুলো আশু বাস্তবায়নের মুখ দেখবে। প্রতিকূলতাই কৃষকের সঙ্গী। বারবার ভেঙে পড়ে আবার উঠে দাঁড়াতে হয় এই কৃষককেই। করোনা পরিস্থিতিতে গোটা পৃথিবীর তুলনায় আমাদের আশার জায়গাটি ছিল কৃষি। আমরা অন্তত খাদ্য সংকটে পড়ব না যদি কৃষির সামগ্রিক পরিস্থিতি ঠিক থাকে। কিন্তু এরই মধ্যেই ঘূর্ণিঝড় আম্ফানের অভিঘাতে দেশের বহু কৃষককেই দিশাহারা করেছে। বহু খামারি হয়ে পড়েছে সর্বস্বান্ত। আম নিয়ে আশায় বুক বাঁধা বহু বাগানমালিকের ‘পাকা ধানে মই’ পড়ে গেছে। তার পরও আমাদের টিকে থাকতে হবে। আবার উঠে দাঁড়াতে হবে।

ঈদ কড়া নাড়ছে। ঈদের চাঁদও উঠবে। কিন্তু আনন্দ হয়তো সবার ঘরে সেভাবে আসবে না। প্রার্থনা করি সব সংকট নিরসন হোক। স্বাভাবিকতা ফিরে আসুক। আমরা আবার মিলেমিশে ত্যাগ ও ভ্রাতৃত্বের বন্ধনের ভিতর দিয়ে উদ্যাপন করব ঈদসহ সব আনন্দ উৎসবের পর্বগুলো। সবাইকে ঈদ মুবারক।

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব।  

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের পাশ থেকে নারীর মরদেহ উদ্ধার
ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের পাশ থেকে নারীর মরদেহ উদ্ধার

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

প্রথমবারের মতো কাবাডি বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে বাংলাদেশ
প্রথমবারের মতো কাবাডি বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে বাংলাদেশ

৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের সমস্যা এক-দুই বছরে সমাধান সম্ভব নয়: পরিবেশ উপদেষ্টা
বাংলাদেশের সমস্যা এক-দুই বছরে সমাধান সম্ভব নয়: পরিবেশ উপদেষ্টা

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

২৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

পুরান ঢাকার অধিকাংশ ভবন ঝুঁকিপূর্ণ : রাজউক চেয়ারম্যান
পুরান ঢাকার অধিকাংশ ভবন ঝুঁকিপূর্ণ : রাজউক চেয়ারম্যান

৪৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

সংঘাত সমাধানের ভিত্তি হতে পারে মার্কিন শান্তি পরিকল্পনা: পুতিন
সংঘাত সমাধানের ভিত্তি হতে পারে মার্কিন শান্তি পরিকল্পনা: পুতিন

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাঙ্গাইলে ১৫ কিলোমিটার ম্যারাথন প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত
টাঙ্গাইলে ১৫ কিলোমিটার ম্যারাথন প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেট বিভাগের কোন জেলায় বেড়েছে কত ভোটার
সিলেট বিভাগের কোন জেলায় বেড়েছে কত ভোটার

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আশুলিয়ার বাইপাইলে ভূকম্পন অনুভূত
আশুলিয়ার বাইপাইলে ভূকম্পন অনুভূত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুদানে সংঘাত বন্ধের আহ্বান গুতেরেসের
সুদানে সংঘাত বন্ধের আহ্বান গুতেরেসের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁপাইনবাবগঞ্জ সিটিজেএ নির্বাচনে সভাপতি রফিক, সম্পাদক জুয়েল
চাঁপাইনবাবগঞ্জ সিটিজেএ নির্বাচনে সভাপতি রফিক, সম্পাদক জুয়েল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুফিবাদে কেন বিশ্বাস করেন এ আর রহমান?
সুফিবাদে কেন বিশ্বাস করেন এ আর রহমান?

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

২৪ ঘণ্টার মধ্যে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস
২৪ ঘণ্টার মধ্যে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একাধিক গাড়ির চাপায় ক্ষতবিক্ষত এক ব্যক্তি, মুখের ডান পাশ ছাড়া যাচ্ছে না চেনা
একাধিক গাড়ির চাপায় ক্ষতবিক্ষত এক ব্যক্তি, মুখের ডান পাশ ছাড়া যাচ্ছে না চেনা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাবনায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সাহিত্য আড্ডা
পাবনায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সাহিত্য আড্ডা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ঢাকার বাতাস আজও ‘অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজও ‘অস্বাস্থ্যকর’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিকালে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক
বিকালে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউরোপের প্রতি সাত শিশু কিশোরের মধ্যে মানসিক সমস্যায় ভুগছেন একজন
ইউরোপের প্রতি সাত শিশু কিশোরের মধ্যে মানসিক সমস্যায় ভুগছেন একজন

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পথশয্যায় থাকা মানুষের মাঝে মশারি বিতরণ বসুন্ধরা শুভসংঘের
পথশয্যায় থাকা মানুষের মাঝে মশারি বিতরণ বসুন্ধরা শুভসংঘের

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন হবে ঐতিহাসিক : ইসি সানাউল্লাহ
ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন হবে ঐতিহাসিক : ইসি সানাউল্লাহ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘এরা নারীবাদী কথার অর্থই জানে না’
‘এরা নারীবাদী কথার অর্থই জানে না’

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আদা চায়ের কার্যকারিতা
আদা চায়ের কার্যকারিতা

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

জাতীয় স্মৃতিসৌধে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা নিবেদন
জাতীয় স্মৃতিসৌধে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা নিবেদন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ধানের শীষ অধিকার, ন্যায়বিচার ও স্বাধীন মতপ্রকাশের প্রতীক’
‘ধানের শীষ অধিকার, ন্যায়বিচার ও স্বাধীন মতপ্রকাশের প্রতীক’

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কিশোরগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্রাণ গেল ২ ভাইয়ের
কিশোরগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্রাণ গেল ২ ভাইয়ের

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আশুলিয়ার বাইপাইলে ভূকম্পন অনুভূত
আশুলিয়ার বাইপাইলে ভূকম্পন অনুভূত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত
দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা
যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো
পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

১৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা