শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৩ মে, ২০২০

সংকট উত্তরণে চাই সুপরিকল্পিত ও সমন্বিত কৃষি

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
সংকট উত্তরণে চাই সুপরিকল্পিত ও সমন্বিত কৃষি

বড় বিষণ্ন মন ও এক ধরনের অস্থিরতা নিয়ে এ লেখাটি লিখতে বসেছি। এমন বহুমুখী দুঃসময় আর কখনো আসেনি। একদিকে দেশের মানুষ করোনার ভয়াবহতায় বিপর্যস্ত। সংবাদে দেখছি প্রতিদিন চিকিৎসার জন্য মানুষ এক হাসপাতাল থেকে আরেক হাসপাতালে ছুটে বেড়াচ্ছে। কি অসহায় মানুষ! দীর্ঘ লাইন ঠেলেও মিলছে না করোনার টেস্ট করানোর সুযোগ! করোনা আক্রান্তই হোক বা না হোক, করোনার টেস্ট রেজাল্ট ছাড়া চিকিৎসা মিলছে না। তাই ভোর থেকে হাসপাতালে লম্বা লাইনে দাঁড়িয়ে থেকে ক্লান্ত হয়ে কেউ কেউ রাস্তায় শুয়ে পড়ছে। মানুষের এ অসহায়ত্ব দেখে বুক ভেঙে যায়। এমন দুরবস্থার মাঝে উপকূলীয় জেলাগুলো তছনছ করে দিয়ে গেল ঘূর্ণিঝড় আম্ফান। পশ্চিমবঙ্গকে চুরমার করে দিয়ে গেছে। এর প্রভাব নিশ্চয়ই আমাদের অর্থনীতিতেও পড়বে। আমাদের ভাগ্য ভালো এবারও সুন্দরবন বাঁচিয়ে দিয়েছে কঠিন ধ্বংসযজ্ঞ থেকে। সুন্দরবন বুক চিতিয়ে রক্ষা করেছে আমাদের জানমাল। সিডর-আইলার পর সুন্দরবন আবারও জানিয়ে দিল, আমাদের কৃষিনির্ভর এ জনপদ রক্ষায় সুন্দরবনের সুরক্ষার বিকল্প নেই। ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে সৃষ্ট জলোচ্ছ্বাসে প্লাবিত হয়েছে বিস্তীর্ণ এলাকা। সারা দেশে ঘূর্ণিঝড় আম্ফানের তা-বে মোট ১ লাখ ৭৬ হাজার ৭ হেক্টর জমির ফসলের ক্ষতি হয়েছে বলে জানিয়েছে কৃষি মন্ত্রণালয়। ক্ষতিগ্রস্ত অঞ্চলের প্রায় ৮০ ভাগ জমির ধান কাটা শেষ, তাই ধানের তেমন ক্ষতি না হলেও বড় ধরনের ক্ষতি হয়েছে আম চাষিদের। সাতক্ষীরার ৬০ থেকে ৭০ ভাগ আম নষ্ট হয়েছে। ওই এলাকার ৪ হাজার হেক্টর জমির আমের মধ্যে ইতিমধ্যে ১ হাজার হেক্টর জমির আম নামানো হয়েছে। বাকি ৩ হাজার হেক্টরের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। ঝিনাইদহ সদরের মহারাজপুর ইউনিয়নের দক্ষিণ রামনগর গ্রামের কৃষক জিয়াউল হক ফোন দিয়ে কাঁদো কাঁদো কণ্ঠে জানালেন, তিনিসহ গোটা গ্রামবাসী মিলে প্রায় ৭০০ বিঘার আম্রপালি জাতের আমবাগান গড়েছিলেন। এবার আমের ব্যাপক ফলন হওয়ায় ভেবেছিলেন লাভও আসবে ভালো। কিন্তু সবকিছু তছনছ করে দিয়ে গেল সুপার সাইক্লোন আম্ফান। আম্রপালি আম নামতে আরও ২০-২৫ দিন বাকি ছিল। এখন প্রায় ৫০০ মণ কাঁচা আম নিয়ে বিপাকে আছেন তারা। দিশাহারা অবস্থায় কী করবেন ভেবে পাচ্ছেন না। এ মুহূর্তে যদি আম প্রসেসিং কোম্পানিগুলো দ্রুত কোনো উদ্যোগ নিয়ে এসব কাঁচা আম কিনে নিতে পারত, তাহলে কিছুটা হলেও ক্ষতি পুষিয়ে নিতে পারতেন জিয়াউল হকের মতো কৃষকরা।

প্রতি বছর ২৫-৩০ লাখ টন আম উৎপাদিত হয় আমাদের দেশে। বিভিন্ন দেশে আমাদের আম রপ্তানি হয়। বিশেষ করে ইউরোপের দেশগুলোয় সাতক্ষীরার হিমসাগর ও ল্যাংড়া আম বেশ জনপ্রিয়। প্রতি বছর ১৫ টনের মতো আম ইউরোপে রপ্তানি করে সাতক্ষীরার কৃষক। ঘূর্ণিঝড় সে আশাটুকুও লন্ডভন্ড করে দিয়েছে। কৃষি বিভাগ বলছে, প্রায় ৫০০ কোটি টাকার ফল নষ্ট হয়েছে আম্ফানে। এতেও বড় ধরনের একটা প্রভাব পড়বে আমাদের খাদ্য নিরাপত্তায়। তবে আমি মনে করি, আরও বড় যে ক্ষতিটা হয়েছে তা হচ্ছে, উপকূলীয় অঞ্চলের বড় একটা অংশে বাঁধ ভেঙে জোয়ারে কৃষিজমিতে লবণাক্ত পানি চলে এসেছে। পানিসম্পদ মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, ঘূর্ণিঝড় আম্ফানে দেশের ১৩ জেলার মোট ৮৪টি পয়েন্টে বাঁধ ভেঙেছে, যার দৈর্ঘ্য প্রায় সাড়ে ৭ কিলোমিটার। দেশের নদ-নদীতে স্বাভাবিক জোয়ারের তুলনায় কমপক্ষে ৮-১০ ফুট বেশি উচ্চতায় পানি বেড়েছে। ফলে বিভিন্ন জেলার বেড়িবাঁধ কোথাও কোথাও ভেঙে গেছে, কোথাও বা বাঁধ উপচে জোয়ারের পানি জনপদে প্রবেশ করেছে। লবণাক্ত পানির কারণে কৃষিজমি নষ্ট হয়েছে। ফলে এসব জমিকে আবাদযোগ্য করতে দুই বছরের মতো লেগে যেতে পারে। এ সময়টাতে ওই অঞ্চলের কৃষক কীভাবে তাদের জীবিকা নির্বাহ করবে তা নিয়ে ভাবতে হবে। আর একটি বিষয়ে সরকারসহ সংশ্লিষ্ট সবার এবং যারা এ লেখাটা পড়ছেন তাদেরও দৃষ্টি আকর্ষণ করতে চাই। বিষয়টি হচ্ছে বাঁধ। প্রতি বছরই বাঁধ দেওয়া হয়। বছরব্যাপীই চলে বাঁধের কাজ। সরকারের বেশ বড় একটা খরচ যায় বাঁধে। কিন্তু বাঁধের আকার কেমন হবে, কীভাবে আরও শক্তিশালী, দীর্ঘস্থায়ী বাঁধ নির্মাণ করা যায়, সে বিষয়টি খেয়াল করার সময় এসেছে বলে মনে হয় আমার।

উপকূলীয় জেলাগুলোর সিংহভাগ মাছের ঘের ভেসে গেছে। এতে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ৫ লাখ ৪৫ হাজার মানুষ। খুলনার উপকূলীয় চারটিসহ নয় উপজেলার হাজার হাজার ঘরবাড়ি বিধ্বস্ত হয়েছে। ভেসে গেছে ২১ হাজার ২৮৮টি চিংড়ি ও সাদা মাছের ঘের। খুলনা, বাগেরহাট, সাতক্ষীরা উপকূলের আবাদি খেতের বিভিন্ন ফসল ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। যশোর, ঝিনাইদহ, চুয়াডাঙ্গা, কুষ্টিয়া, পাবনা, রাজবাড়ী, ফরিদপুরের ফসলের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। একইভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে পটুয়াখালী, বরগুনা, পিরোজপুরের অধিকাংশ এলাকা। কমবেশি সব উপকূলীয় এলাকাই ক্ষতির শিকার হয়েছে। ভোলার অধিকাংশ এলাকা এখনো জলমগ্ন। তবে এই সময়ে এসে প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবিলায় বলতে পারি আমরা কিছুটা সফল। আর এ সফলতা এসেছে মূলত আগাম সতর্কতামূলক পদক্ষেপ থেকে। গণমাধ্যম ও উন্নয়ন সংস্থাগুলো এ ক্ষেত্রে বিশাল ভূমিকা রেখেছে বলে আমি মনে করি। দুর্যোগ সম্পর্কে মানুষ এখন অনেক সচেতন। আর এ সচেতনতাই মানুষকে দুর্যোগ মোকাবিলায় অনেকখানি এগিয়ে রাখে। সরকারের ভূমিকাও বিশাল। মানুষজন ও গবাদিপশুকে আশ্রয় কেন্দ্রে সরিয়ে নেওয়া, তাদের সচেতন করা, কেউ যেতে না চাইলে তাকে আশ্রয় কেন্দ্রে যেতে বাধ্য করার মধ্য দিয়ে মানুষ ও পশুর প্রাণহানি অনেকটাই কমিয়ে আনা সম্ভব হয়েছে।    

তার পরও সরকারের প্রাথমিক হিসাবে জানা গেছে ১ হাজার ১০০ কোটি টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে আম্ফানে। করোনার কারণে এমনিতেই অর্থনীতি থমকে আছে। এ দুঃসময়ে এ পরিমাণ ক্ষতি ‘মড়ার ওপর খাঁড়ার ঘা’-এর মতোই। এ ক্ষতি পুষিয়ে, অর্থনীতির চাকা সচল করতে কৃষিতে বহুমুখী পদক্ষেপ নিতে হবে।

সেদিন কৃষিমন্ত্রী ড. আবদুর রাজ্জাকের সঙ্গে স্কাইপেতে কথা বলার সময় তিনি বলছিলেন তাঁর এলাকায় সমবায় পদ্ধতিতে গরুর খামার গড়ার একটি প্রকল্পের কথা। প্রকল্পটি নাকি বেশ সফল হয়েছে। দেশ স্বাধীনের পর বঙ্গবন্ধুও বলেছিলেন সমবায়ভিত্তিক কৃষিচর্চার কথা। নানা উদ্যোগও নেওয়া হচ্ছিল সে সময়। এখনো কৃষি অর্থনীতিবিদরা কৃষিতে সাফল্যের জন্য সমবায় কৃষির কথা বলেন। করোনা ও আম্ফান বিপর্যয়ের পর সরকারি পৃষ্ঠপোষকতায় ক্ষতিগ্রস্ত কৃষককে ঘুরে দাঁড়াতে সমবায় পদ্ধতিতে কীভাবে কৃষককে নতুন উদ্যমে কৃষিতে যুক্ত করা যায় সবাই মিলে সে বিষয়ে ভাবতে হবে।

সুপরিকল্পনা ও সমন্বয় ছাড়া কোনো কাজই সফল হয় না। ঠিক এই সময়ে এসে আমাদের সফল হওয়া ছাড়া আর কোনো পথ নেই। যেভাবেই হোক সফল হতেই হবে। আর তাই আমাদের প্রয়োজন সুপরিকল্পনা এবং পরিকল্পনা বাস্তবায়নের জন্য সম্মিলিত প্রচেষ্টা। আমরা জানি, দেশে এ মুহূর্তে বেকারের সংখ্যা বেড়েছে, বেড়েছে শিক্ষিত বেকারের সংখ্যাও। বিদেশ থেকে ফিরে কর্মহীন আছে অনেকেই। সবাইকে যদি কৃষির সঙ্গে সম্পৃক্ত করা যায়, তবে কৃষি দিয়েই অর্থনীতির চাকা সচল করা যাবে বলে আমার বিশ্বাস। আর এতে আমাদের অর্থনীতির ভিত হবে টেকসই, আর চাকা পাবে নতুন গতি।

কৃষি মন্ত্রণালয়, মৎস্য ও প্রাণী সম্পদ মন্ত্রণালয়, খাদ্য মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে অন্যসব মন্ত্রণালয়ের একটা সমন্বয় প্রয়োজন। সুপরিকল্পিত একটা পদক্ষেপই হয়তো মুছে দিতে পারে দুঃসময়ের গ্লানি। দেশের মানুষের মাঝে আশার সঞ্চার করতে হবে। আমি বিশ্বাস করি, আমাদের দেশের কৃষকের কাছে অসম্ভব বলে কিছু নেই। তাদের সঠিক দিকনির্দেশনা দেওয়া গেলে, প্রয়োজন অনুযায়ী প্রণোদনা দেওয়া গেলে এ দেশের কৃষকই পাল্টে দেবে দেশের আপদগ্রস্ত মলিন চেহারা। এ ক্ষেত্রে সরকারকে আন্তরিকভাবে সূচনা করতে হবে। একটি দেয়ালের কোথাও যদি একটি দুর্বল ইট থাকে তবে পুরো দেয়ালটিই দুর্বল হয়ে পড়ে। তাই আদর্শের জায়গাটি করতে হবে দৃঢ়। করোনা ও আম্ফান এ দুটি বড় বিপর্যয় যদি আমরা একক প্রচেষ্টায় কাটিয়ে উঠতে পারি। তবে বিশ্বকে নিজেদের সামর্থ্য সম্পর্কে একটা ধারণা দেওয়া যাবে। আমার বিশ্বাস, আমরা তা পারব। সরকারের পাশাপাশি আমাদের সবারই দায়িত্ব রয়েছে নিজ নিজ জায়গা থেকে আপদগ্রস্ত মানুষের পাশে দাঁড়ানোর। সরকার তার উন্নয়ন কর্মকা-ে বেসরকারি স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা, এনজিও ও কর্মোদ্যমী মানুষকে যুক্ত করে নেবে বলে আশা রাখি। এ মুহূর্তে ঘূর্ণিঝড়ে ক্ষতিগ্রস্ত উপকূলীয় এলাকার মানুষের পুনর্বাসনে, তাদের সহায়তায় সর্বোচ্চ চেষ্টা করা উচিত।

করোনা-পরবর্তী সময়ে সারা বিশ্বের অর্থনীতিই নতুন করে সূচিত হবে। আন্তর্জাতিক লেনদেনের, ব্যবসা-বাণিজ্যের সম্পর্কগুলোও নতুন করে তৈরির সম্ভাবনা আছে। আমরা আমাদের উৎপাদিত কৃষিপণ্য- শাকসবজি, মাছ, মাংস, ফলমূল বিশ্ববাজারে পৌঁছানোর জন্য এখনই প্রস্তুত হতে হবে। উদাহরণ হিসেবে বলা যেতে পারে, করোনা মহামারী শুরুর আগে মধ্যপ্রাচ্যের গরুর মাংসের বাজার ছিল অস্ট্রেলিয়ার হাতে। করোনা-পরবর্তী সময়ে মুসলিম অধ্যুষিত দেশ হিসেবে হালাল গরুর মাংস ট্রেন্ড তৈরি করে আমাদেরও যথেষ্ট সুযোগ আছে সে বাজারে প্রবেশের। এ ক্ষেত্রে সরকারকেই এগিয়ে আসতে হবে। কথা প্রসঙ্গে কৃষিমন্ত্রী সেদিন বলছিলেন, এ বিষয়ে তাঁর পরিকল্পনা আছে। আশা রাখি, পরিকল্পনাগুলো আশু বাস্তবায়নের মুখ দেখবে। প্রতিকূলতাই কৃষকের সঙ্গী। বারবার ভেঙে পড়ে আবার উঠে দাঁড়াতে হয় এই কৃষককেই। করোনা পরিস্থিতিতে গোটা পৃথিবীর তুলনায় আমাদের আশার জায়গাটি ছিল কৃষি। আমরা অন্তত খাদ্য সংকটে পড়ব না যদি কৃষির সামগ্রিক পরিস্থিতি ঠিক থাকে। কিন্তু এরই মধ্যেই ঘূর্ণিঝড় আম্ফানের অভিঘাতে দেশের বহু কৃষককেই দিশাহারা করেছে। বহু খামারি হয়ে পড়েছে সর্বস্বান্ত। আম নিয়ে আশায় বুক বাঁধা বহু বাগানমালিকের ‘পাকা ধানে মই’ পড়ে গেছে। তার পরও আমাদের টিকে থাকতে হবে। আবার উঠে দাঁড়াতে হবে।

ঈদ কড়া নাড়ছে। ঈদের চাঁদও উঠবে। কিন্তু আনন্দ হয়তো সবার ঘরে সেভাবে আসবে না। প্রার্থনা করি সব সংকট নিরসন হোক। স্বাভাবিকতা ফিরে আসুক। আমরা আবার মিলেমিশে ত্যাগ ও ভ্রাতৃত্বের বন্ধনের ভিতর দিয়ে উদ্যাপন করব ঈদসহ সব আনন্দ উৎসবের পর্বগুলো। সবাইকে ঈদ মুবারক।

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব।  

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বশেষ খবর
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাতে কি জানালেন জয়শঙ্কর
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাতে কি জানালেন জয়শঙ্কর

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টরন্টোয় শিরীন চৌধুরীর ‘পরান যাহা চায়’ সঙ্গীত সন্ধ্যা
টরন্টোয় শিরীন চৌধুরীর ‘পরান যাহা চায়’ সঙ্গীত সন্ধ্যা

১ মিনিট আগে | পরবাস

ফেনীতে ট্রাক-কাভার্ডভ্যান সংঘর্ষে ট্রাকচালক নিহত
ফেনীতে ট্রাক-কাভার্ডভ্যান সংঘর্ষে ট্রাকচালক নিহত

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে ফেনসিডিলসহ আটক ৩
মুন্সীগঞ্জে ফেনসিডিলসহ আটক ৩

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খুলনায় পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা বিষয়ক সচেতনতা ক্যাম্পেইন
খুলনায় পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা বিষয়ক সচেতনতা ক্যাম্পেইন

১৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

জুবিনের জন্মদিনে স্ত্রী গরিমার আবেগঘন বার্তা
জুবিনের জন্মদিনে স্ত্রী গরিমার আবেগঘন বার্তা

১৭ মিনিট আগে | শোবিজ

সৌদিকে ন্যাটোর বাইরে প্রধান মিত্র ঘোষণা ট্রাম্পের
সৌদিকে ন্যাটোর বাইরে প্রধান মিত্র ঘোষণা ট্রাম্পের

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ব্যানফ ফেস্টিভালে' এভারেস্টজয়ী নিশাতকে নিয়ে তথ্যচিত্র
'ব্যানফ ফেস্টিভালে' এভারেস্টজয়ী নিশাতকে নিয়ে তথ্যচিত্র

২৩ মিনিট আগে | শোবিজ

প্রাচীনকালে চাঁদে তুষারপাত হতো ধারণা বিজ্ঞানীদের
প্রাচীনকালে চাঁদে তুষারপাত হতো ধারণা বিজ্ঞানীদের

২৬ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

সুষ্ঠু নির্বাচন করতে ইসি ওয়াদাবদ্ধ: সিইসি
সুষ্ঠু নির্বাচন করতে ইসি ওয়াদাবদ্ধ: সিইসি

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ ৮ জনের বিরুদ্ধে সাক্ষ্যগ্রহণ আজ
সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ ৮ জনের বিরুদ্ধে সাক্ষ্যগ্রহণ আজ

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ঠাকুরগাঁওয়ে বিসিক উদ্যোক্তা মেলায় ৬০ স্টল
ঠাকুরগাঁওয়ে বিসিক উদ্যোক্তা মেলায় ৬০ স্টল

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভিসা আবেদন নিয়ে জার্মান দূতাবাসের সতর্কবার্তা
ভিসা আবেদন নিয়ে জার্মান দূতাবাসের সতর্কবার্তা

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

কাউখালীতে নাশকতার অভিযোগে আটক ৫
কাউখালীতে নাশকতার অভিযোগে আটক ৫

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় ৪ ডিসেম্বর আন্তর্জাতিক ক্বিরাত সম্মেলন
কুমিল্লায় ৪ ডিসেম্বর আন্তর্জাতিক ক্বিরাত সম্মেলন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কিডনি দান ও ৫৬ বার রক্ত দেওয়া সেই মুন্না আজ মৃত্যুর মুখে
কিডনি দান ও ৫৬ বার রক্ত দেওয়া সেই মুন্না আজ মৃত্যুর মুখে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মঙ্গলগ্রহে অচেনা শিলা খুঁজে পেল নাসার রোভার
মঙ্গলগ্রহে অচেনা শিলা খুঁজে পেল নাসার রোভার

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

তেঁতুলিয়ায় তাপমাত্রা ১৪ ডিগ্রি, বেড়েছে শীতের আমেজ
তেঁতুলিয়ায় তাপমাত্রা ১৪ ডিগ্রি, বেড়েছে শীতের আমেজ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ন্যাটোর বাইরে যুক্তরাষ্ট্রের প্রধান মিত্রের তালিকায় সৌদি
ন্যাটোর বাইরে যুক্তরাষ্ট্রের প্রধান মিত্রের তালিকায় সৌদি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ বিশ্ব পুরুষ দিবস
আজ বিশ্ব পুরুষ দিবস

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতিসংঘ রাষ্ট্রের স্বীকৃতি দিলে ফিলিস্তিনি কর্মকর্তাদের হত্যার হুমকি ইসরায়েলি মন্ত্রীর
জাতিসংঘ রাষ্ট্রের স্বীকৃতি দিলে ফিলিস্তিনি কর্মকর্তাদের হত্যার হুমকি ইসরায়েলি মন্ত্রীর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে প্লাস্টিক কারখানায় আগুন
নারায়ণগঞ্জে প্লাস্টিক কারখানায় আগুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেই আফিয়ার পিতৃত্বের স্বীকৃতি পেতে ডিএনএ পরীক্ষার আবেদন
সেই আফিয়ার পিতৃত্বের স্বীকৃতি পেতে ডিএনএ পরীক্ষার আবেদন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’
তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুকুটসহ যা যা পান একজন মিস ইউনিভার্স
মুকুটসহ যা যা পান একজন মিস ইউনিভার্স

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের
কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন