শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৩ মে, ২০২০

সংকট উত্তরণে চাই সুপরিকল্পিত ও সমন্বিত কৃষি

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
সংকট উত্তরণে চাই সুপরিকল্পিত ও সমন্বিত কৃষি

বড় বিষণ্ন মন ও এক ধরনের অস্থিরতা নিয়ে এ লেখাটি লিখতে বসেছি। এমন বহুমুখী দুঃসময় আর কখনো আসেনি। একদিকে দেশের মানুষ করোনার ভয়াবহতায় বিপর্যস্ত। সংবাদে দেখছি প্রতিদিন চিকিৎসার জন্য মানুষ এক হাসপাতাল থেকে আরেক হাসপাতালে ছুটে বেড়াচ্ছে। কি অসহায় মানুষ! দীর্ঘ লাইন ঠেলেও মিলছে না করোনার টেস্ট করানোর সুযোগ! করোনা আক্রান্তই হোক বা না হোক, করোনার টেস্ট রেজাল্ট ছাড়া চিকিৎসা মিলছে না। তাই ভোর থেকে হাসপাতালে লম্বা লাইনে দাঁড়িয়ে থেকে ক্লান্ত হয়ে কেউ কেউ রাস্তায় শুয়ে পড়ছে। মানুষের এ অসহায়ত্ব দেখে বুক ভেঙে যায়। এমন দুরবস্থার মাঝে উপকূলীয় জেলাগুলো তছনছ করে দিয়ে গেল ঘূর্ণিঝড় আম্ফান। পশ্চিমবঙ্গকে চুরমার করে দিয়ে গেছে। এর প্রভাব নিশ্চয়ই আমাদের অর্থনীতিতেও পড়বে। আমাদের ভাগ্য ভালো এবারও সুন্দরবন বাঁচিয়ে দিয়েছে কঠিন ধ্বংসযজ্ঞ থেকে। সুন্দরবন বুক চিতিয়ে রক্ষা করেছে আমাদের জানমাল। সিডর-আইলার পর সুন্দরবন আবারও জানিয়ে দিল, আমাদের কৃষিনির্ভর এ জনপদ রক্ষায় সুন্দরবনের সুরক্ষার বিকল্প নেই। ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে সৃষ্ট জলোচ্ছ্বাসে প্লাবিত হয়েছে বিস্তীর্ণ এলাকা। সারা দেশে ঘূর্ণিঝড় আম্ফানের তা-বে মোট ১ লাখ ৭৬ হাজার ৭ হেক্টর জমির ফসলের ক্ষতি হয়েছে বলে জানিয়েছে কৃষি মন্ত্রণালয়। ক্ষতিগ্রস্ত অঞ্চলের প্রায় ৮০ ভাগ জমির ধান কাটা শেষ, তাই ধানের তেমন ক্ষতি না হলেও বড় ধরনের ক্ষতি হয়েছে আম চাষিদের। সাতক্ষীরার ৬০ থেকে ৭০ ভাগ আম নষ্ট হয়েছে। ওই এলাকার ৪ হাজার হেক্টর জমির আমের মধ্যে ইতিমধ্যে ১ হাজার হেক্টর জমির আম নামানো হয়েছে। বাকি ৩ হাজার হেক্টরের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। ঝিনাইদহ সদরের মহারাজপুর ইউনিয়নের দক্ষিণ রামনগর গ্রামের কৃষক জিয়াউল হক ফোন দিয়ে কাঁদো কাঁদো কণ্ঠে জানালেন, তিনিসহ গোটা গ্রামবাসী মিলে প্রায় ৭০০ বিঘার আম্রপালি জাতের আমবাগান গড়েছিলেন। এবার আমের ব্যাপক ফলন হওয়ায় ভেবেছিলেন লাভও আসবে ভালো। কিন্তু সবকিছু তছনছ করে দিয়ে গেল সুপার সাইক্লোন আম্ফান। আম্রপালি আম নামতে আরও ২০-২৫ দিন বাকি ছিল। এখন প্রায় ৫০০ মণ কাঁচা আম নিয়ে বিপাকে আছেন তারা। দিশাহারা অবস্থায় কী করবেন ভেবে পাচ্ছেন না। এ মুহূর্তে যদি আম প্রসেসিং কোম্পানিগুলো দ্রুত কোনো উদ্যোগ নিয়ে এসব কাঁচা আম কিনে নিতে পারত, তাহলে কিছুটা হলেও ক্ষতি পুষিয়ে নিতে পারতেন জিয়াউল হকের মতো কৃষকরা।

প্রতি বছর ২৫-৩০ লাখ টন আম উৎপাদিত হয় আমাদের দেশে। বিভিন্ন দেশে আমাদের আম রপ্তানি হয়। বিশেষ করে ইউরোপের দেশগুলোয় সাতক্ষীরার হিমসাগর ও ল্যাংড়া আম বেশ জনপ্রিয়। প্রতি বছর ১৫ টনের মতো আম ইউরোপে রপ্তানি করে সাতক্ষীরার কৃষক। ঘূর্ণিঝড় সে আশাটুকুও লন্ডভন্ড করে দিয়েছে। কৃষি বিভাগ বলছে, প্রায় ৫০০ কোটি টাকার ফল নষ্ট হয়েছে আম্ফানে। এতেও বড় ধরনের একটা প্রভাব পড়বে আমাদের খাদ্য নিরাপত্তায়। তবে আমি মনে করি, আরও বড় যে ক্ষতিটা হয়েছে তা হচ্ছে, উপকূলীয় অঞ্চলের বড় একটা অংশে বাঁধ ভেঙে জোয়ারে কৃষিজমিতে লবণাক্ত পানি চলে এসেছে। পানিসম্পদ মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, ঘূর্ণিঝড় আম্ফানে দেশের ১৩ জেলার মোট ৮৪টি পয়েন্টে বাঁধ ভেঙেছে, যার দৈর্ঘ্য প্রায় সাড়ে ৭ কিলোমিটার। দেশের নদ-নদীতে স্বাভাবিক জোয়ারের তুলনায় কমপক্ষে ৮-১০ ফুট বেশি উচ্চতায় পানি বেড়েছে। ফলে বিভিন্ন জেলার বেড়িবাঁধ কোথাও কোথাও ভেঙে গেছে, কোথাও বা বাঁধ উপচে জোয়ারের পানি জনপদে প্রবেশ করেছে। লবণাক্ত পানির কারণে কৃষিজমি নষ্ট হয়েছে। ফলে এসব জমিকে আবাদযোগ্য করতে দুই বছরের মতো লেগে যেতে পারে। এ সময়টাতে ওই অঞ্চলের কৃষক কীভাবে তাদের জীবিকা নির্বাহ করবে তা নিয়ে ভাবতে হবে। আর একটি বিষয়ে সরকারসহ সংশ্লিষ্ট সবার এবং যারা এ লেখাটা পড়ছেন তাদেরও দৃষ্টি আকর্ষণ করতে চাই। বিষয়টি হচ্ছে বাঁধ। প্রতি বছরই বাঁধ দেওয়া হয়। বছরব্যাপীই চলে বাঁধের কাজ। সরকারের বেশ বড় একটা খরচ যায় বাঁধে। কিন্তু বাঁধের আকার কেমন হবে, কীভাবে আরও শক্তিশালী, দীর্ঘস্থায়ী বাঁধ নির্মাণ করা যায়, সে বিষয়টি খেয়াল করার সময় এসেছে বলে মনে হয় আমার।

উপকূলীয় জেলাগুলোর সিংহভাগ মাছের ঘের ভেসে গেছে। এতে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ৫ লাখ ৪৫ হাজার মানুষ। খুলনার উপকূলীয় চারটিসহ নয় উপজেলার হাজার হাজার ঘরবাড়ি বিধ্বস্ত হয়েছে। ভেসে গেছে ২১ হাজার ২৮৮টি চিংড়ি ও সাদা মাছের ঘের। খুলনা, বাগেরহাট, সাতক্ষীরা উপকূলের আবাদি খেতের বিভিন্ন ফসল ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। যশোর, ঝিনাইদহ, চুয়াডাঙ্গা, কুষ্টিয়া, পাবনা, রাজবাড়ী, ফরিদপুরের ফসলের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। একইভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে পটুয়াখালী, বরগুনা, পিরোজপুরের অধিকাংশ এলাকা। কমবেশি সব উপকূলীয় এলাকাই ক্ষতির শিকার হয়েছে। ভোলার অধিকাংশ এলাকা এখনো জলমগ্ন। তবে এই সময়ে এসে প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবিলায় বলতে পারি আমরা কিছুটা সফল। আর এ সফলতা এসেছে মূলত আগাম সতর্কতামূলক পদক্ষেপ থেকে। গণমাধ্যম ও উন্নয়ন সংস্থাগুলো এ ক্ষেত্রে বিশাল ভূমিকা রেখেছে বলে আমি মনে করি। দুর্যোগ সম্পর্কে মানুষ এখন অনেক সচেতন। আর এ সচেতনতাই মানুষকে দুর্যোগ মোকাবিলায় অনেকখানি এগিয়ে রাখে। সরকারের ভূমিকাও বিশাল। মানুষজন ও গবাদিপশুকে আশ্রয় কেন্দ্রে সরিয়ে নেওয়া, তাদের সচেতন করা, কেউ যেতে না চাইলে তাকে আশ্রয় কেন্দ্রে যেতে বাধ্য করার মধ্য দিয়ে মানুষ ও পশুর প্রাণহানি অনেকটাই কমিয়ে আনা সম্ভব হয়েছে।    

তার পরও সরকারের প্রাথমিক হিসাবে জানা গেছে ১ হাজার ১০০ কোটি টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে আম্ফানে। করোনার কারণে এমনিতেই অর্থনীতি থমকে আছে। এ দুঃসময়ে এ পরিমাণ ক্ষতি ‘মড়ার ওপর খাঁড়ার ঘা’-এর মতোই। এ ক্ষতি পুষিয়ে, অর্থনীতির চাকা সচল করতে কৃষিতে বহুমুখী পদক্ষেপ নিতে হবে।

সেদিন কৃষিমন্ত্রী ড. আবদুর রাজ্জাকের সঙ্গে স্কাইপেতে কথা বলার সময় তিনি বলছিলেন তাঁর এলাকায় সমবায় পদ্ধতিতে গরুর খামার গড়ার একটি প্রকল্পের কথা। প্রকল্পটি নাকি বেশ সফল হয়েছে। দেশ স্বাধীনের পর বঙ্গবন্ধুও বলেছিলেন সমবায়ভিত্তিক কৃষিচর্চার কথা। নানা উদ্যোগও নেওয়া হচ্ছিল সে সময়। এখনো কৃষি অর্থনীতিবিদরা কৃষিতে সাফল্যের জন্য সমবায় কৃষির কথা বলেন। করোনা ও আম্ফান বিপর্যয়ের পর সরকারি পৃষ্ঠপোষকতায় ক্ষতিগ্রস্ত কৃষককে ঘুরে দাঁড়াতে সমবায় পদ্ধতিতে কীভাবে কৃষককে নতুন উদ্যমে কৃষিতে যুক্ত করা যায় সবাই মিলে সে বিষয়ে ভাবতে হবে।

সুপরিকল্পনা ও সমন্বয় ছাড়া কোনো কাজই সফল হয় না। ঠিক এই সময়ে এসে আমাদের সফল হওয়া ছাড়া আর কোনো পথ নেই। যেভাবেই হোক সফল হতেই হবে। আর তাই আমাদের প্রয়োজন সুপরিকল্পনা এবং পরিকল্পনা বাস্তবায়নের জন্য সম্মিলিত প্রচেষ্টা। আমরা জানি, দেশে এ মুহূর্তে বেকারের সংখ্যা বেড়েছে, বেড়েছে শিক্ষিত বেকারের সংখ্যাও। বিদেশ থেকে ফিরে কর্মহীন আছে অনেকেই। সবাইকে যদি কৃষির সঙ্গে সম্পৃক্ত করা যায়, তবে কৃষি দিয়েই অর্থনীতির চাকা সচল করা যাবে বলে আমার বিশ্বাস। আর এতে আমাদের অর্থনীতির ভিত হবে টেকসই, আর চাকা পাবে নতুন গতি।

কৃষি মন্ত্রণালয়, মৎস্য ও প্রাণী সম্পদ মন্ত্রণালয়, খাদ্য মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে অন্যসব মন্ত্রণালয়ের একটা সমন্বয় প্রয়োজন। সুপরিকল্পিত একটা পদক্ষেপই হয়তো মুছে দিতে পারে দুঃসময়ের গ্লানি। দেশের মানুষের মাঝে আশার সঞ্চার করতে হবে। আমি বিশ্বাস করি, আমাদের দেশের কৃষকের কাছে অসম্ভব বলে কিছু নেই। তাদের সঠিক দিকনির্দেশনা দেওয়া গেলে, প্রয়োজন অনুযায়ী প্রণোদনা দেওয়া গেলে এ দেশের কৃষকই পাল্টে দেবে দেশের আপদগ্রস্ত মলিন চেহারা। এ ক্ষেত্রে সরকারকে আন্তরিকভাবে সূচনা করতে হবে। একটি দেয়ালের কোথাও যদি একটি দুর্বল ইট থাকে তবে পুরো দেয়ালটিই দুর্বল হয়ে পড়ে। তাই আদর্শের জায়গাটি করতে হবে দৃঢ়। করোনা ও আম্ফান এ দুটি বড় বিপর্যয় যদি আমরা একক প্রচেষ্টায় কাটিয়ে উঠতে পারি। তবে বিশ্বকে নিজেদের সামর্থ্য সম্পর্কে একটা ধারণা দেওয়া যাবে। আমার বিশ্বাস, আমরা তা পারব। সরকারের পাশাপাশি আমাদের সবারই দায়িত্ব রয়েছে নিজ নিজ জায়গা থেকে আপদগ্রস্ত মানুষের পাশে দাঁড়ানোর। সরকার তার উন্নয়ন কর্মকা-ে বেসরকারি স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা, এনজিও ও কর্মোদ্যমী মানুষকে যুক্ত করে নেবে বলে আশা রাখি। এ মুহূর্তে ঘূর্ণিঝড়ে ক্ষতিগ্রস্ত উপকূলীয় এলাকার মানুষের পুনর্বাসনে, তাদের সহায়তায় সর্বোচ্চ চেষ্টা করা উচিত।

করোনা-পরবর্তী সময়ে সারা বিশ্বের অর্থনীতিই নতুন করে সূচিত হবে। আন্তর্জাতিক লেনদেনের, ব্যবসা-বাণিজ্যের সম্পর্কগুলোও নতুন করে তৈরির সম্ভাবনা আছে। আমরা আমাদের উৎপাদিত কৃষিপণ্য- শাকসবজি, মাছ, মাংস, ফলমূল বিশ্ববাজারে পৌঁছানোর জন্য এখনই প্রস্তুত হতে হবে। উদাহরণ হিসেবে বলা যেতে পারে, করোনা মহামারী শুরুর আগে মধ্যপ্রাচ্যের গরুর মাংসের বাজার ছিল অস্ট্রেলিয়ার হাতে। করোনা-পরবর্তী সময়ে মুসলিম অধ্যুষিত দেশ হিসেবে হালাল গরুর মাংস ট্রেন্ড তৈরি করে আমাদেরও যথেষ্ট সুযোগ আছে সে বাজারে প্রবেশের। এ ক্ষেত্রে সরকারকেই এগিয়ে আসতে হবে। কথা প্রসঙ্গে কৃষিমন্ত্রী সেদিন বলছিলেন, এ বিষয়ে তাঁর পরিকল্পনা আছে। আশা রাখি, পরিকল্পনাগুলো আশু বাস্তবায়নের মুখ দেখবে। প্রতিকূলতাই কৃষকের সঙ্গী। বারবার ভেঙে পড়ে আবার উঠে দাঁড়াতে হয় এই কৃষককেই। করোনা পরিস্থিতিতে গোটা পৃথিবীর তুলনায় আমাদের আশার জায়গাটি ছিল কৃষি। আমরা অন্তত খাদ্য সংকটে পড়ব না যদি কৃষির সামগ্রিক পরিস্থিতি ঠিক থাকে। কিন্তু এরই মধ্যেই ঘূর্ণিঝড় আম্ফানের অভিঘাতে দেশের বহু কৃষককেই দিশাহারা করেছে। বহু খামারি হয়ে পড়েছে সর্বস্বান্ত। আম নিয়ে আশায় বুক বাঁধা বহু বাগানমালিকের ‘পাকা ধানে মই’ পড়ে গেছে। তার পরও আমাদের টিকে থাকতে হবে। আবার উঠে দাঁড়াতে হবে।

ঈদ কড়া নাড়ছে। ঈদের চাঁদও উঠবে। কিন্তু আনন্দ হয়তো সবার ঘরে সেভাবে আসবে না। প্রার্থনা করি সব সংকট নিরসন হোক। স্বাভাবিকতা ফিরে আসুক। আমরা আবার মিলেমিশে ত্যাগ ও ভ্রাতৃত্বের বন্ধনের ভিতর দিয়ে উদ্যাপন করব ঈদসহ সব আনন্দ উৎসবের পর্বগুলো। সবাইকে ঈদ মুবারক।

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব।  

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
সোমবার রোজা রাখা
সোমবার রোজা রাখা
জাকসু নির্বাচন
জাকসু নির্বাচন
গণতন্ত্র ও শুদ্ধাচার
গণতন্ত্র ও শুদ্ধাচার
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
সারসংকট
সারসংকট
ওষুধের দাম
ওষুধের দাম
ইসলামের বিশ্বাস সহাবস্থানে
ইসলামের বিশ্বাস সহাবস্থানে
গণতন্ত্র কাগজের দলিল নয়- চর্চার বিষয়
গণতন্ত্র কাগজের দলিল নয়- চর্চার বিষয়
অতৃপ্তি ও অসহিষ্ণুতার রাজনীতি
অতৃপ্তি ও অসহিষ্ণুতার রাজনীতি
বেকারত্ব
বেকারত্ব
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
স্মরণ : সৈয়দ মুজতবা আলী
স্মরণ : সৈয়দ মুজতবা আলী
সর্বশেষ খবর
চসিকের স্কুলে হেলথ ক্যাম্প
চসিকের স্কুলে হেলথ ক্যাম্প

১২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ডিএমপির বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের পুরস্কৃত
ডিএমপির বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের পুরস্কৃত

১২ মিনিট আগে | নগর জীবন

এক দিনেই ৩৫ কোটি ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক
এক দিনেই ৩৫ কোটি ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি
নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে ১৫০ রানের লক্ষ্য ছুঁড়ে দিলো হংকং
শ্রীলঙ্কাকে ১৫০ রানের লক্ষ্য ছুঁড়ে দিলো হংকং

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া
ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে ভুয়া ডাক্তার আটক, ৩ মাসের কারাদণ্ড
গোপালগঞ্জে ভুয়া ডাক্তার আটক, ৩ মাসের কারাদণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভালুকায় হত্যা মামলায় ২ শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার
ভালুকায় হত্যা মামলায় ২ শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চমেক হাসপাতালে একসঙ্গে ৪ শিশুর জন্ম
চমেক হাসপাতালে একসঙ্গে ৪ শিশুর জন্ম

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই
রংপুরে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইইউ বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
ইইউ বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চমেক হাসপাতাল এলাকায় অবৈধ দোকান উচ্ছেদ
চমেক হাসপাতাল এলাকায় অবৈধ দোকান উচ্ছেদ

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ: ট্রাম্প হতাশ, পথ খুঁজে পাচ্ছেন না
ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ: ট্রাম্প হতাশ, পথ খুঁজে পাচ্ছেন না

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২
বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার
টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগস্ট মাসে চিনের বেকারত্বের হার ৫.৩ শতাংশ
আগস্ট মাসে চিনের বেকারত্বের হার ৫.৩ শতাংশ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাটলারকে পেছনে ফেলে রেকর্ড গড়লেন আমিরাতের ওয়াসিম
বাটলারকে পেছনে ফেলে রেকর্ড গড়লেন আমিরাতের ওয়াসিম

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাকসু নির্বাচনে হওয়া অনিয়মের নিরপেক্ষ তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক
জাকসু নির্বাচনে হওয়া অনিয়মের নিরপেক্ষ তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর
হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন সামনে রেখে বিভিন্ন উপকরণ সংগ্রহ করছে ইসি
নির্বাচন সামনে রেখে বিভিন্ন উপকরণ সংগ্রহ করছে ইসি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচনে নানা অনিয়মের তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক
জাকসু নির্বাচনে নানা অনিয়মের তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তিন মাসে কোটিপতি বেড়েছে ৬ হাজার
তিন মাসে কোটিপতি বেড়েছে ৬ হাজার

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজামুখী ত্রাণবহরে যোগ দিচ্ছে গ্রিসের দুই জাহাজ
গাজামুখী ত্রাণবহরে যোগ দিচ্ছে গ্রিসের দুই জাহাজ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টস জিতে হংকংকে ব্যাটিংয়ে পাঠালো শ্রীলঙ্কা
টস জিতে হংকংকে ব্যাটিংয়ে পাঠালো শ্রীলঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় নির্বাচনে সর্বোচ্চ নিরপেক্ষতা দেখাতে পুলিশের প্রতি আহ্বান ডিএমপি কমিশনারের
জাতীয় নির্বাচনে সর্বোচ্চ নিরপেক্ষতা দেখাতে পুলিশের প্রতি আহ্বান ডিএমপি কমিশনারের

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব
আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ
ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প
আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি
বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ
ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ
পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩
বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা
জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার
৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের
ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার
আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি
৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান
কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮
নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ওপর চটলেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী
ইসরায়েলের ওপর চটলেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান
ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের
আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭
কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবৈধ জুয়ার অ্যাপের প্রচার, উর্বশী-মিমিকে ইডির তলব
অবৈধ জুয়ার অ্যাপের প্রচার, উর্বশী-মিমিকে ইডির তলব

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ
ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!
স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে
অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে

১২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা
নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার
পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ সেপ্টেম্বর)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার
হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের
মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’
প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’
‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা

সম্পাদকীয়

উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি
উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি

প্রথম পৃষ্ঠা

কার সঙ্গে ফারিয়া
কার সঙ্গে ফারিয়া

শোবিজ

পাঁচ দাবিতে কর্মসূচি মামুনুল হকের
পাঁচ দাবিতে কর্মসূচি মামুনুল হকের

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ নিয়ে নতুন বিতর্ক
জুলাই সনদ নিয়ে নতুন বিতর্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

ডুবতে পারে ১২ জেলা
ডুবতে পারে ১২ জেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

নওগাঁয় সাধনের স্বৈরশাসন
নওগাঁয় সাধনের স্বৈরশাসন

প্রথম পৃষ্ঠা

সমীকরণের মারপ্যাঁচে বাংলাদেশ
সমীকরণের মারপ্যাঁচে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি
ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি

প্রথম পৃষ্ঠা

তৌসিফ-তিশার সুখবর...
তৌসিফ-তিশার সুখবর...

শোবিজ

বিশ্ব নাগরিক গড়ে তোলার শিক্ষাঙ্গন
বিশ্ব নাগরিক গড়ে তোলার শিক্ষাঙ্গন

বিশেষ আয়োজন

বিএনপির ছয়জন, বাকি দলের একজন করে
বিএনপির ছয়জন, বাকি দলের একজন করে

নগর জীবন

সৃজনশীলতা ও নান্দনিকতায় অনন্য এক স্কুল
সৃজনশীলতা ও নান্দনিকতায় অনন্য এক স্কুল

বিশেষ আয়োজন

১৩ রিক্রুটিং এজেন্সির ৩১ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
১৩ রিক্রুটিং এজেন্সির ৩১ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির ছয় নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী
মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির ছয় নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

সুপারিশের পরও আটকে আছে ৩৩০ পুলিশ কর্মকর্তার নিয়োগ
সুপারিশের পরও আটকে আছে ৩৩০ পুলিশ কর্মকর্তার নিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

তিন বছর পর মেসির পেনাল্টি মিস
তিন বছর পর মেসির পেনাল্টি মিস

মাঠে ময়দানে

প্রাইমারি স্কুলে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিন
প্রাইমারি স্কুলে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিন

নগর জীবন

হারিয়ে যাচ্ছে বাবুই পাখির বাসা
হারিয়ে যাচ্ছে বাবুই পাখির বাসা

পেছনের পৃষ্ঠা

আইটেম গার্ল মাহি
আইটেম গার্ল মাহি

শোবিজ

বিডার ওয়ান স্টপ সার্ভিসে আরও পাঁচ সেবা
বিডার ওয়ান স্টপ সার্ভিসে আরও পাঁচ সেবা

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ অক্টোবর থেকে শুরু টাইফয়েডের টিকাদান
১২ অক্টোবর থেকে শুরু টাইফয়েডের টিকাদান

নগর জীবন

মেডিকেল ভর্তিতে অটোমেশন পদ্ধতি বাতিল দাবি
মেডিকেল ভর্তিতে অটোমেশন পদ্ধতি বাতিল দাবি

নগর জীবন

নির্ধারিত সময়ের আগেই নতুন বেতন কাঠামো
নির্ধারিত সময়ের আগেই নতুন বেতন কাঠামো

নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের মহড়া নিয়ে কড়া বার্তা উত্তর কোরিয়ার
যুক্তরাষ্ট্রের মহড়া নিয়ে কড়া বার্তা উত্তর কোরিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম

পার্লামেন্ট পুনর্বহালের দাবি
পার্লামেন্ট পুনর্বহালের দাবি

পূর্ব-পশ্চিম

শুধু স্বৈরাচার নয়, পালিয়েছেন মসজিদের ইমাম-বিচারকও
শুধু স্বৈরাচার নয়, পালিয়েছেন মসজিদের ইমাম-বিচারকও

পেছনের পৃষ্ঠা

১২১ বার পেছাল প্রতিবেদন আদালতের অসন্তোষ
১২১ বার পেছাল প্রতিবেদন আদালতের অসন্তোষ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিলিস্তিনের পক্ষে মন্তব্য করে বিতর্কে পরিচালক অন্নপূর্ণা
ফিলিস্তিনের পক্ষে মন্তব্য করে বিতর্কে পরিচালক অন্নপূর্ণা

পূর্ব-পশ্চিম

বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত

পেছনের পৃষ্ঠা