শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৫ আগস্ট, ২০২০

করোনায় মৃত্যুঝুঁকি বেশি যাদের

ডা. অভিষেক ভদ্র
প্রিন্ট ভার্সন
করোনায় মৃত্যুঝুঁকি বেশি যাদের

বিশ্বব্যাপী করোনাভাইরাসে আক্রান্তের মৃত্যু মিছিল এগিয়েই চলেছে। বাংলাদেশও এর ব্যতিক্রম নয়, কয়েক মাস ধরে প্রতিদিনই গড়পড়তায় ৩০-৪০ জন করোনাভাইরাসে সৃষ্ট শারীরিক জটিলতায় মৃত্যুবরণ করছেন।  আট মাস ধরে বিশ্বব্যাপী তা-ব চালানো করোনাভাইরাসের অনেক কিছুই প্রাথমিকভাবে অজানা থাকলেও ধীরে ধীরে গবেষকরা নানা তথ্যের রহস্য উন্মোচন করছেন। প্রতিনিয়ত মানুষ মৃত্যুবরণ করছে, এ কথা যেমন সত্য, তেমন উল্লেখযোগ্য-সংখ্যক মানুষ সুস্থও হয়ে উঠছে। তাই সাধারণের মাঝে একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন হলো- করোনা-ভাইরাসে আক্রান্ত হলেও তো সবাই মৃত্যুবরণ করছে না? স্বাস্থ্যকর্মীরা শুরু থেকেই করোনাভাইরাসে আক্রান্তদের মাঝে যাদের অন্য অসংক্রমক রোগ আছে, তাদের নিয়ে শঙ্কা প্রকাশ করেছেন। জনসাধারণের মনেও ঘুরে ফিরে কিছু প্রশ্ন বারবার উঁকি দেয়, করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হলে মৃত্যুঝুঁকি আসলে কাদের বেশি? কাদেরই বা করোনাভাইরাসের সংক্রমণ থেকে রক্ষা পেতে বেশি সতর্ক থাকা উচিত?

দেশ-বিদেশের অসংখ্য গবেষক নানা গবেষণার মাধ্যমে এসব প্রশ্নের উত্তর খুঁজেছেন। তেমনি সম্প্রতি নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের জনস্বাস্থ্য বিভাগ ও জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংখ্যা বিজ্ঞানের শিক্ষক রোগতত্ত্ববিদ জুয়েল রানা ও নুরুজ্জামান খানের তত্ত্বাবধানে বাংলাদেশের একদল গবেষক সারা বিশ্বে পরিচালিত এ রকম উল্লেখযোগ্য ৪১টি গবেষণাপত্র পুনরায় বৈজ্ঞানিক বিশ্লেষণের (মেটা-অ্যানালাইস) মাধ্যমে এ প্রশ্নের নিশ্চিত উত্তর খোঁজার চেষ্টা করেছেন। দিন কয়েক আগে যুক্তরাজ্যের এডিনবার্গ বিশ্ববিদ্যালয় ও ইন্টারন্যাশনাল সোসাইটি অব গ্লোবাল হেলথ কর্তৃক প্রকাশিত বিখ্যাত ‘জার্নাল অব গ্লোবাল হেলথ’-এ এ-সংক্রান্ত একটি বিশ্লেষণাত্মক গবেষণা প্রকাশিত হয়েছে। ওই গবেষণার ফলাফলে দেখা গেছে, করোনা আক্রান্তের মধ্যে যাদের আগে থেকে কোনো দীর্ঘমেয়াদি রোগ ছিল তার বেশিসংখ্যক মৃত্যুবরণ করেছেন। সারা বিশ্বে উচ্চ রক্তচাপ ও হৃদরোগীর মধ্যে যারা করোনায় আক্রান্ত, তাদের মৃত্যুঝুঁকি শুধু করোনাভাইরাসে আক্রান্তদের চেয়ে প্রায় সাড়ে তিন গুণ। গবেষণাটিতে দেখা গেছে, করোনায় আক্রান্ত রোগীদের মধ্যে বিদ্যমান কিছু রোগ বা কো-মরবিডিটি যেমন উচ্চ রক্তচাপ (৩৬.৫%), হৃদরোগ (১১.৯%) ও ডায়াবেটিস (২২.০%)-এর প্রাদুর্ভাব তুলনামূলকভাবে বেশি। শুধু বহির্বিশ্ব নয়, এ ফল বাংলাদেশি উচ্চ রক্তচাপ ও হৃদরোগে আক্রান্ত বা এসব রোগের উচ্চঝুঁকিতে থাকা রোগীদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ সতর্কবার্তা বহন করে। আইসিডিডিআরবি ও বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মতে বাংলাদেশে ২০১৫ সালে প্রায় ২০ শতাংশ পুরুষ ও ৩২ শতাংশ মহিলা উচ্চ রক্তচাপে আক্রান্ত ছিলেন। ২০১৮ সালের তথ্যমতে ৪০-৫৯ বয়সী ১৫.৫ শতাংশ বাংলাদেশির হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি অত্যন্ত বেশি। সুতরাং উচ্চ রক্তচাপ ও হৃদরোগীদের করোনাসংক্রান্ত স্বাস্থ্য সুরক্ষার ব্যাপারে খুব বেশি সতর্ক হওয়া উচিত এবং এ ক্ষেত্রে বিন্দুমাত্র ছাড় দেওয়ার সুযোগ নেই।

বাংলাদেশি গবেষকদের এ বিশ্লেষণ আরও নিশ্চিত করে যে, সারা বিশ্বে ডায়াবেটিস, ক্যান্সার বা টিউমার ও শ্বসনতন্ত্র-সংক্রান্ত রোগে আক্রান্তরা করোনায় আক্রান্ত হলে শুধু করোনা আক্রান্তদের চেয়ে পূর্ববর্তী এসব রোগে আক্রান্তদের মৃত্যুঝুঁকি প্রায় দ্বিগুণ। বাংলাদেশে প্রতি বছর প্রায় ৭০ লাখ মানুষ ডায়াবেটিস ও ১.৫ লাখ মানুষ ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়। এ ছাড়া যারা আগে থেকে স্ট্রোক বা অন্যান্য সেরিব্রোভাসকুলার অথবা কিডনি রোগে ভুগছেন, তাদের করোনায় আক্রান্ত হওয়ার পর মৃত্যুঝুঁকি শুধু করোনা রোগীর চেয়ে তিন-চার গুণ বেড়ে যায়। বাংলাদেশে ১৭-১৮ শতাংশ লোক কিডনি রোগে আক্রান্ত। লিভার-সংক্রান্ত রোগে আক্রান্তদের মৃত্যুঝুঁকিও শুধু করোনায় আক্রান্তের তুলনায় প্রায় ২৫০ শতাংশ বেশি পাওয়া যায়। দুঃখজনক তথ্য হচ্ছে, বাংলাদেশে প্রায় ১ কোটি মানুষ হেপাটাইটিস বি ও সি রোগে আক্রান্ত এবং প্রায় ৪ কোটি মানুষ ফ্যাটি লিভার রোগে আক্রান্ত; যা আমাদের অধিক সতর্ক হওয়ার পরামর্শ দেয়।

জুয়েল রানা, নুরুজ্জামান খান, মোস্তাউরদ খানসহ এই বাংলাদেশি গবেষক দলটির পরামর্শ হলো, যেহেতু বাংলাদেশে উচ্চ রক্তচাপ, হৃদরোগ, ডায়াবেটিস, ক্যান্সার বা টিউমার, শ্বাসতন্ত্র, কিডনি ও লিভার-জনিত রোগে আক্রান্তের সংখ্যা অনেক এবং এদের করোনায় উচ্চ মৃত্যুঝুঁকি রয়েছে, সেহেতু তাদের এ ব্যাপারে আগেই সতর্ক হতে হবে। কারণ করোনা আক্রান্ত হলে এদের শারীরিক জটিলতা ও মৃত্যুঝুঁকি বাড়ার সম্ভাবনা বেশি। আরও একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়, বিশ্বব্যাপী করোনায় আক্রান্তদের চিকিৎসা দিতে উন্নত  দেশগুলোও হিমশিম খাচ্ছে। উপরন্তু, বিশ্বের অন্যান্য উন্নত দেশের তুলনায় বাংলাদেশের  চিকিৎসাব্যবস্থা অপ্রতুল। তাই করোনা সংক্রমণের আগেই যদি সর্বোচ্চ ঝুঁকিপূর্ণ রোগীদের রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থা নিশ্চিত করা যায় অথবা হাসপাতালে ভর্তির সময় শুরুতেই তাদের যদি চিহ্নিত করা সম্ভব হয়; তাহলে সর্বোচ্চ সতর্কতা ও যথাযথ চিকিৎসাসেবা নিশ্চিতকরণের মাধ্যমে পূর্ববর্তী রোগে আক্রান্ত করোনা রোগীদের মৃত্যুঝুঁকি অনেকাংশে কমিয়ে আনা সম্ভব। সর্বোপরি, এ গবেষণার ফলাফল স্বাস্থ্যসেবায় নিয়োজিত ডাক্তার ও অন্য ব্যক্তিবর্গকে সর্বোচ্চ ঝুঁকিপূর্ণ করোনা রোগীদের চিহ্নিতকরণ ও যথাযথ স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে ভীষণভাবে সাহায্য করবে বলে গবেষক দলের বিশ্বাস।

লেখক : শিক্ষক, পপুলার মেডিকেল কলেজ, ঢাকা।

এই বিভাগের আরও খবর
হজরত আলী (রা.)-এর হত্যাকাণ্ড
হজরত আলী (রা.)-এর হত্যাকাণ্ড
বিভেদের দেয়াল
বিভেদের দেয়াল
নারীর মর্যাদা
নারীর মর্যাদা
ডাকসু নির্বাচন
ডাকসু নির্বাচন
বিএনপির দিকেই দেশের মানুষ তাকিয়ে
বিএনপির দিকেই দেশের মানুষ তাকিয়ে
প্রতিদিন জয়ের আনন্দ
প্রতিদিন জয়ের আনন্দ
আসমানি কিতাবে রসুল (সা.)-এর পূর্বাভাস
আসমানি কিতাবে রসুল (সা.)-এর পূর্বাভাস
কবর থেকে লাশ তুলে আগুন
কবর থেকে লাশ তুলে আগুন
পর্যটন
পর্যটন
ডাকসু নির্বাচন : ১৯৭২ থেকে ২০২৫
ডাকসু নির্বাচন : ১৯৭২ থেকে ২০২৫
মজলুমের হাতে জুলুমের তলোয়ার
মজলুমের হাতে জুলুমের তলোয়ার
ডিজিটাল ব্যাংক : টেকসই আর্থিক অন্তর্ভুক্তির নতুন দিগন্ত
ডিজিটাল ব্যাংক : টেকসই আর্থিক অন্তর্ভুক্তির নতুন দিগন্ত
সর্বশেষ খবর
বরিশালে পাখির খাবারের আড়ালে গাঁজা বিক্রি, আটক ১
বরিশালে পাখির খাবারের আড়ালে গাঁজা বিক্রি, আটক ১

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে নিখোঁজের একদিন পর যুবকের মরদেহ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে নিখোঁজের একদিন পর যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তীব্র চাপের মুখে সোশ্যাল মিডিয়ার ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করল নেপাল
তীব্র চাপের মুখে সোশ্যাল মিডিয়ার ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করল নেপাল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

র‍্যাবের অভিযানে শীর্ষ সন্ত্রাসী শুটার মাসুদ ও ডাকাত আক্তার গ্রেপ্তার
র‍্যাবের অভিযানে শীর্ষ সন্ত্রাসী শুটার মাসুদ ও ডাকাত আক্তার গ্রেপ্তার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্স হ্যারি কি রাজপরিবারে ফিরছেন?
প্রিন্স হ্যারি কি রাজপরিবারে ফিরছেন?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুতুবদিয়ায় মাছ ধরার নৌকায় ডাকাতি
কুতুবদিয়ায় মাছ ধরার নৌকায় ডাকাতি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বীরগঞ্জে ট্রাকচাপায় অজ্ঞাত বৃদ্ধ নিহত, স্বজনদের খুঁজছে পুলিশ
বীরগঞ্জে ট্রাকচাপায় অজ্ঞাত বৃদ্ধ নিহত, স্বজনদের খুঁজছে পুলিশ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চুম্বকের গুঁড়া লাগিয়ে মূর্তি তৈরি করে প্রতারণা, পুলিশের হাতে ধরা ৪
চুম্বকের গুঁড়া লাগিয়ে মূর্তি তৈরি করে প্রতারণা, পুলিশের হাতে ধরা ৪

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাংনীতে শিশু নির্যাতনের অভিযোগে মামলা, অভিযুক্ত গ্রেফতার
গাংনীতে শিশু নির্যাতনের অভিযোগে মামলা, অভিযুক্ত গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন শিশুদের ক্রীড়া প্রতিযোগিতা
চট্টগ্রামে বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন শিশুদের ক্রীড়া প্রতিযোগিতা

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পুলিশ দেখে ‘লাশ’ বলল ‘আমি বেঁচে আছি’!
পুলিশ দেখে ‘লাশ’ বলল ‘আমি বেঁচে আছি’!

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সারের দাম বেশি নেওয়ায় ভ্রাম্যমাণ আদালতে ডিলারের দণ্ড
সারের দাম বেশি নেওয়ায় ভ্রাম্যমাণ আদালতে ডিলারের দণ্ড

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোশ্যাল মিডিয়ার ওপর নিষেধাজ্ঞা তুলতে রাজি নন নেপালের প্রধানমন্ত্রী: এনডিটিভি
সোশ্যাল মিডিয়ার ওপর নিষেধাজ্ঞা তুলতে রাজি নন নেপালের প্রধানমন্ত্রী: এনডিটিভি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্রান্স সরকারের পতন, ম্যাক্রোঁকে পদত্যাগ করতে হবে?
ফ্রান্স সরকারের পতন, ম্যাক্রোঁকে পদত্যাগ করতে হবে?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুন্দরবনে ঢোকার সময় ৯ বোতল কীটনাশকসহ আটক দুই
সুন্দরবনে ঢোকার সময় ৯ বোতল কীটনাশকসহ আটক দুই

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেপালে সোশ্যাল মিডিয়া নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনায় আলোচনা চলছে
নেপালে সোশ্যাল মিডিয়া নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনায় আলোচনা চলছে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্যার পানি নামলেও দুর্ভোগে খাগড়াছড়ির অনেক পরিবার
বন্যার পানি নামলেও দুর্ভোগে খাগড়াছড়ির অনেক পরিবার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের ‘শেষ সতর্কবার্তার’ জবাবে যা বলল হামাস
ট্রাম্পের ‘শেষ সতর্কবার্তার’ জবাবে যা বলল হামাস

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীর খিলক্ষেতে অস্ত্রসহ চারজন গ্রেফতার
রাজধানীর খিলক্ষেতে অস্ত্রসহ চারজন গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গোপালগঞ্জে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
গোপালগঞ্জে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লেভারকুজেনের নতুন কোচ ইউলমান
লেভারকুজেনের নতুন কোচ ইউলমান

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে ছিনতাইয়ের সময় গণপিটুনিতে যুবক নিহত
রাজধানীতে ছিনতাইয়ের সময় গণপিটুনিতে যুবক নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আখাউড়া রেলওয়ে স্টেশনে এসি বিস্ফোরণ, চার ঘণ্টা অচল সিগন্যাল
আখাউড়া রেলওয়ে স্টেশনে এসি বিস্ফোরণ, চার ঘণ্টা অচল সিগন্যাল

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে অটোরিকশা চালককে হত্যা, দুইজন আটক
রাজধানীতে অটোরিকশা চালককে হত্যা, দুইজন আটক

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভিসা নীতিতে বড় পরিবর্তন আনল যুক্তরাষ্ট্র
ভিসা নীতিতে বড় পরিবর্তন আনল যুক্তরাষ্ট্র

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সমুদ্রের বাতাসে লুকিয়ে আছে দীর্ঘ জীবনের রহস্য: গবেষণা
সমুদ্রের বাতাসে লুকিয়ে আছে দীর্ঘ জীবনের রহস্য: গবেষণা

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

আগস্টের মাসসেরা হওয়ার দৌড়ে তিন পেসারের লড়াই
আগস্টের মাসসেরা হওয়ার দৌড়ে তিন পেসারের লড়াই

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে পানির কারখানার আড়ালে স্টিয়ারিং অয়েল তৈরি, জরিমানা
চট্টগ্রামে পানির কারখানার আড়ালে স্টিয়ারিং অয়েল তৈরি, জরিমানা

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাঞ্জাবে অসম্মানিত হয়ে হতাশায় ভেঙে পড়েছিলেন গেইল
পাঞ্জাবে অসম্মানিত হয়ে হতাশায় ভেঙে পড়েছিলেন গেইল

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাইবান্ধায় ফরম পূরণের ফি বৃদ্ধি প্রত্যাহারের দাবিতে ছাত্রদলের বিক্ষোভ
গাইবান্ধায় ফরম পূরণের ফি বৃদ্ধি প্রত্যাহারের দাবিতে ছাত্রদলের বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
যৌনকর্মী থেকে চারবারের এমপি: ফিনিশ এমপির খোলামেলা স্বীকারোক্তি
যৌনকর্মী থেকে চারবারের এমপি: ফিনিশ এমপির খোলামেলা স্বীকারোক্তি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু ভিপিপ্রার্থী আবিদের আইডি ডিজেবল
ডাকসু ভিপিপ্রার্থী আবিদের আইডি ডিজেবল

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মোদির আমলে গরুর মাংস রফতানিতে ভারতের রেকর্ড
মোদির আমলে গরুর মাংস রফতানিতে ভারতের রেকর্ড

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক সচিব আবু আলম শহীদ খান গ্রেফতার
সাবেক সচিব আবু আলম শহীদ খান গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেপালে ‘জেন-জি’ আন্দোলনে পুলিশের গুলি, নিহত বেড়ে ১৯
নেপালে ‘জেন-জি’ আন্দোলনে পুলিশের গুলি, নিহত বেড়ে ১৯

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে নতুন আতঙ্ক মিরাটের ‘ন্যুড গ্যাং’, টার্গেট নারীরা
ভারতে নতুন আতঙ্ক মিরাটের ‘ন্যুড গ্যাং’, টার্গেট নারীরা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচনের দিন চক্রাকারে চলবে শাটল সার্ভিস
ডাকসু নির্বাচনের দিন চক্রাকারে চলবে শাটল সার্ভিস

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এলইডি স্ক্রিনে সরাসরি দেখানো হবে ডাকসুর ভোট গণনা
এলইডি স্ক্রিনে সরাসরি দেখানো হবে ডাকসুর ভোট গণনা

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পুতিনকে ‘তার চাওয়া পূরণ’ করে দিয়েছেন ট্রাম্প: জেলেনস্কি
পুতিনকে ‘তার চাওয়া পূরণ’ করে দিয়েছেন ট্রাম্প: জেলেনস্কি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়া কাপ ঝড় শুরু কাল: যা জেনে রাখা জরুরি
এশিয়া কাপ ঝড় শুরু কাল: যা জেনে রাখা জরুরি

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার ইভনকে কুপিয়ে হত্যা
নারায়ণগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার ইভনকে কুপিয়ে হত্যা

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলে ‘ব্যাপক’ ড্রোন হামলা চালালো ইয়েমেন
ইসরায়েলে ‘ব্যাপক’ ড্রোন হামলা চালালো ইয়েমেন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের জালিমদের বিচার বিএনপির চেয়ে বেশি কোনো দল চায় না : রুমিন ফারহানা
আওয়ামী লীগের জালিমদের বিচার বিএনপির চেয়ে বেশি কোনো দল চায় না : রুমিন ফারহানা

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘প্রয়োজন ৩০ বিলিয়ন ডলার, আইএমএফ থেকে এক-দেড় বিলিয়ন আনতেই জান বের হয়’
‘প্রয়োজন ৩০ বিলিয়ন ডলার, আইএমএফ থেকে এক-দেড় বিলিয়ন আনতেই জান বের হয়’

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুক্তরাজ্যে প্রথম মুসলিম নারী হিসেবে ইতিহাস গড়লেন শাবানা
যুক্তরাজ্যে প্রথম মুসলিম নারী হিসেবে ইতিহাস গড়লেন শাবানা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাসকে ‘শেষবারের মতো সতর্ক’ করলেন ট্রাম্প
হামাসকে ‘শেষবারের মতো সতর্ক’ করলেন ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিক্ষোভকারীদের দখলে নেপালের পার্লামেন্ট, কারফিউ জারি
বিক্ষোভকারীদের দখলে নেপালের পার্লামেন্ট, কারফিউ জারি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লার বাসায় মিলল বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রী ও মায়ের লাশ
কুমিল্লার বাসায় মিলল বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রী ও মায়ের লাশ

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪০ বছর পর জাপানের রাজপরিবারে প্রথম প্রাপ্তবয়স্ক যুবরাজ
৪০ বছর পর জাপানের রাজপরিবারে প্রথম প্রাপ্তবয়স্ক যুবরাজ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের ‘শেষ সতর্কবার্তার’ পর আলোচনায় আগ্রহী হামাস
ট্রাম্পের ‘শেষ সতর্কবার্তার’ পর আলোচনায় আগ্রহী হামাস

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারা দেশ আমাদের দিকে তাকিয়ে আছে: ঢাবি উপাচার্য
সারা দেশ আমাদের দিকে তাকিয়ে আছে: ঢাবি উপাচার্য

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতে যাচ্ছে ১২০০ টন ইলিশ, রপ্তানির অনুমতি দিল বাণিজ্য মন্ত্রণালয়
ভারতে যাচ্ছে ১২০০ টন ইলিশ, রপ্তানির অনুমতি দিল বাণিজ্য মন্ত্রণালয়

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কৃত্রিম চিনি কি মস্তিষ্ক ধ্বংস করছে? গবেষণার চাঞ্চল্যকর তথ্য
কৃত্রিম চিনি কি মস্তিষ্ক ধ্বংস করছে? গবেষণার চাঞ্চল্যকর তথ্য

১৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের গভর্নিং বডি-ম্যানেজিং কমিটি ১ ডিসেম্বর থেকে বিলুপ্ত, পরিপত্র জারি
বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের গভর্নিং বডি-ম্যানেজিং কমিটি ১ ডিসেম্বর থেকে বিলুপ্ত, পরিপত্র জারি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের ‘শেষ সতর্কবার্তার’ জবাবে যা বলল হামাস
ট্রাম্পের ‘শেষ সতর্কবার্তার’ জবাবে যা বলল হামাস

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫ সেকেন্ডে ১৩ বার হাতুড়ির আঘাতে যুবককে খুন
১৫ সেকেন্ডে ১৩ বার হাতুড়ির আঘাতে যুবককে খুন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরকারের বিরুদ্ধে কেন ফুঁসে উঠেছে নেপালের জেন-জি প্রজন্ম?
সরকারের বিরুদ্ধে কেন ফুঁসে উঠেছে নেপালের জেন-জি প্রজন্ম?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউজিল্যান্ডে স্কুলে মোবাইল নিষিদ্ধের এক বছর: কী পেল শিক্ষার্থীরা
নিউজিল্যান্ডে স্কুলে মোবাইল নিষিদ্ধের এক বছর: কী পেল শিক্ষার্থীরা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছুটির ঘণ্টা বাজিয়ে অবসরে গেলেন তিনি
ছুটির ঘণ্টা বাজিয়ে অবসরে গেলেন তিনি

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডাকসু নির্বাচনে যেভাবে ভোট দেবেন ভোটাররা
ডাকসু নির্বাচনে যেভাবে ভোট দেবেন ভোটাররা

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
ইতিহাস গড়বেন কারা
ইতিহাস গড়বেন কারা

প্রথম পৃষ্ঠা

আস্থার সংকটে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক
আস্থার সংকটে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে, এ বয়ান ফেলে দিতে হবে
বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে, এ বয়ান ফেলে দিতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংক একীভূতকরণে সরকারের সম্মতি
ব্যাংক একীভূতকরণে সরকারের সম্মতি

শিল্প বাণিজ্য

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পিআর পদ্ধতি সম্পর্কে দেশবাসী অবগত নয়
পিআর পদ্ধতি সম্পর্কে দেশবাসী অবগত নয়

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চায় চারজন অন্য দলগুলোর একক প্রার্থী
বিএনপির মনোনয়ন চায় চারজন অন্য দলগুলোর একক প্রার্থী

নগর জীবন

বিএনপির প্রার্থী অর্ধডজন অন্যদের একক
বিএনপির প্রার্থী অর্ধডজন অন্যদের একক

নগর জীবন

জেন-জির বিক্ষোভে উত্তাল নেপাল
জেন-জির বিক্ষোভে উত্তাল নেপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

আইএমএফের ১০০ কোটি ডলার পেতে জান যায়
আইএমএফের ১০০ কোটি ডলার পেতে জান যায়

প্রথম পৃষ্ঠা

অসময়ে তরমুজ চাষে সাফল্য
অসময়ে তরমুজ চাষে সাফল্য

পেছনের পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু ভোটে সম্ভাবনাময় নেতৃত্ব উঠে আসবে
সুষ্ঠু ভোটে সম্ভাবনাময় নেতৃত্ব উঠে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়ার জন্য ফল পাঠালেন ভুটানের রাষ্ট্রদূত
খালেদা জিয়ার জন্য ফল পাঠালেন ভুটানের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

পূজামণ্ডপের নিরাপত্তায় অ্যাপ
পূজামণ্ডপের নিরাপত্তায় অ্যাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

শঙ্কা দূর করার দায়িত্ব সরকারের
শঙ্কা দূর করার দায়িত্ব সরকারের

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুরে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ ও যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার
রংপুরে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ ও যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

বিআইডব্লিউটিএতে শাজাহানের সাম্রাজ্য
বিআইডব্লিউটিএতে শাজাহানের সাম্রাজ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ইয়েমেনের ৩৫০ বছরের ক্ষুদ্র কোরআন শরিফ কুমিল্লায়
ইয়েমেনের ৩৫০ বছরের ক্ষুদ্র কোরআন শরিফ কুমিল্লায়

পেছনের পৃষ্ঠা

আসুন জনগণের ওপর আস্থা রাখি : তারেক রহমান
আসুন জনগণের ওপর আস্থা রাখি : তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

মজুত আছে পাঁচ বছরের
মজুত আছে পাঁচ বছরের

পেছনের পৃষ্ঠা

নাগালের বাইরে গরিবের পুষ্টি
নাগালের বাইরে গরিবের পুষ্টি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-চীন বাণিজ্য কমেছে ২০ শতাংশ
বাংলাদেশ-চীন বাণিজ্য কমেছে ২০ শতাংশ

শিল্প বাণিজ্য

কিশোরী ধর্ষণের অভিযোগ দুলাভাইয়ের বিরুদ্ধে
কিশোরী ধর্ষণের অভিযোগ দুলাভাইয়ের বিরুদ্ধে

দেশগ্রাম

১৯৭৮ সালে রানার্সআপ ব্রাদার্স ইউনিয়ন
১৯৭৮ সালে রানার্সআপ ব্রাদার্স ইউনিয়ন

মাঠে ময়দানে

পাথরে চুম্বকের গুঁড়া লাগিয়ে মূর্তি তৈরি
পাথরে চুম্বকের গুঁড়া লাগিয়ে মূর্তি তৈরি

দেশগ্রাম

ট্রাম্পের কারণে মার্কিন স্বাস্থ্য সংস্থা বিপর্যস্ত
ট্রাম্পের কারণে মার্কিন স্বাস্থ্য সংস্থা বিপর্যস্ত

পূর্ব-পশ্চিম

গরুর মাংস রপ্তানিতে ভারতের রেকর্ড
গরুর মাংস রপ্তানিতে ভারতের রেকর্ড

পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনায় প্রস্তুত হামাস
আলোচনায় প্রস্তুত হামাস

পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিধসের শঙ্কায় গ্রামে ফিরতে চান না দুর্গতরা
ভূমিধসের শঙ্কায় গ্রামে ফিরতে চান না দুর্গতরা

পূর্ব-পশ্চিম

তীব্র যানজটে নাজেহাল
তীব্র যানজটে নাজেহাল

দেশগ্রাম