শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৮ আগস্ট, ২০২০

হংকং : আন্দোলন নাকি অন্য কিছু

তুষার কণা খোন্দকার
প্রিন্ট ভার্সন
হংকং : আন্দোলন নাকি অন্য কিছু

ইউরোপ, আমেরিকা এবং তাদের মিত্ররা ইদানীং হংকংয়ের আন্দোলন ঘিরে চীনের বিরুদ্ধে আদাজল খেয়ে বৈরিতায় নেমেছে। পশ্চিমা দুনিয়ার ভাব দেখে মনে হচ্ছে হংকং চীনের অংশ নয় বরং এটি একটি স্বাধীন সার্বভৌম দেশ। পশ্চিমা দুনিয়ার কথাবার্তা শুনে মনে হয়, চীন গায়ের জোরে স্বাধীন সার্বভৌম হংকং দেশটি দখল করে রেখেছে। পশ্চিমা দুনিয়ার মনগড়া ভুল ধারণার বিপরীতে আমি সোজাসাপটা দুনিয়াকে একটি সত্য স্মরণ করিয়ে দিতে চাই। তা হচ্ছে হংকং চীনের অবিচ্ছেদ্য অংশ এ তথ্য ঐতিহাসিক সত্য। হংকংয়ের রাষ্ট্রীয় ও জাতিগত পরিচয় নিয়ে প্রতিষ্ঠিত সত্যের বিপরীতে গিয়ে নতুন কোনো তত্ত্ব কিংবা তথ্য প্রচার করার কোনো সুযোগ নেই। আমি সবাইকে বলব হংকং নিয়ে বাগ্বিত-া শুরু করার আগে আপনারা ইতিহাসের পাতা উল্টে প্রকৃত সত্য জেনে নিন। হংকং খ্রিস্টজন্মের ২০০ বছর আগে থেকে চীনের কীন সাম্রাজ্যের অংশ এবং চিরকাল ওটি চীনের অংশই ছিল। এরপর এক লাফে প্রায় ২০০০ বছর পেরিয়ে এসে হংকংয়ের ইতিহাসের নতুন মোড় নেওয়ার কারণ খুঁজতে গিয়ে দেখবেন উপনিবেশবাদী ব্রিটিশ দখলদারদের কুকীর্তির দুর্গন্ধ আপনাদের নাকে ঝাপটা মারবে। হংকং চীনের অবিচ্ছেদ্য অংশ ছিল এবং আজকের দিনে কোনো প্রশ্নের জন্ম না দিয়ে সেটি চীনের একটি প্রদেশ হিসেবে তার পরিচিতি পেতে পারত। কিন্তু ব্রিটিশদের উপনিবেশবাদী শাসনের সূচনা এবং ঔপনিবেশিক শাসন অবসানের প্রক্রিয়ার মধ্যে কিছু জাল-জালিয়াতি হংকংকে এখন একটি ইস্যু হিসেবে বিশ্বদরবারে দাঁড় করিয়ে দিয়েছে। হংকংয়ের বর্তমান বাস্তবতা বোঝার জন্য আজ থেকে প্রায় ১৮০ বছর আগের একটি ঘটনা আমাদের গুরুত্বসহকারে বিবেচনা করতে হবে। প্রথম আফিমযুদ্ধে পরাজিত চীন ১৮৪২ সালে নানজিং চুক্তির শর্ত অনুযায়ী হংকংকে ব্রিটিশদের হাতে তুলে দিতে বাধ্য হয়েছিল। এরপর দ্বিতীয় আফিমযুদ্ধে চীন আর একবার ব্রিটিশদের হাতে পরাজিত হওয়ার পরে ১৮৬০ সালে ব্রিটিশরা হংকংয়ের কাউলুন অংশ হাতিয়ে নিয়ে ওখানেও ব্রিটিশ সাম্রাজ্যের ঝান্ডা তুলে দেয়। ব্রিটিশরা প্রথম ও দ্বিতীয় আফিমযুদ্ধে চীনকে পরাজিত করে চীনের অবিচ্ছেদ্য অংশ হংকংকে জবরদস্তি হাতিয়ে নিয়ে নিজেদের ঔপনিবেশিক লালসা চরিতার্থ করেছিল এটি ঐতিহাসিক সত্য। হংকংকে ফিরে পাওয়ার জন্য চীন যুগের পর যুগ ব্রিটিশদের সঙ্গে ক্রমাগত দেনদরবার চালিয়ে গেছে। ১৮৬০ সালে ব্রিটিশদের হংকং দখলের প্রায় ১২৪ বছর পর ১৯৮৪ সালে সে সময়ের ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী মিসেস থ্যাচার তাঁদের উপনিবেশ হংকংকে চীনের হাতে তুলে দেওয়ার লক্ষ্যে চীনের সঙ্গে যৌথ ঘোষণা স্বাক্ষর করেন। তারই ধারাবাহিকতায় ১৯৯৭ সালে ব্রিটিশ শাসকরা হংকংকে শর্ত সাপেক্ষে চীনকে বুঝিয়ে দিয়েছিল। ব্রিটিশদের দেওয়া শর্তের আওতায় হংকং চীনের সঙ্গে যুক্ত হলো কিন্তু সেটি এক দেশ দুই নীতির আওতায়। ব্রিটিশদের রেখে যাওয়া এক দেশ দুই নীতির বিধিব্যবস্থার কারণে চীনের অংশ হওয়ার পরও হংকং নিজের মতো করে কিছু স্বাধীনতা ভোগ করে থাকে। এক দেশ দুই নীতির আওতায় হংকং বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থাসহ কয়েকটি আন্তর্জাতিক সংস্থায় তাদের সদস্যপদ আলাদাভাবে ধরে রেখেছে। চীনের অবিচ্ছেদ্য অংশ হংকংকে চীনের হাতে প্রত্যর্পণ করার রীতি পদ্ধতি নিয়ে ১৯৮৪ সালে শুরু করে অনেক দেনদরবারের পর ১৯৯৭ সালে হংকংকে চীনের হাতে তুলে দেওয়া হলো। ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক শাসনামলের অবসান ঘটিয়ে হংকংকে চীনের হাতে সমর্পণের সময় ব্রিটিশরা কায়দা করে এক দেশ দুই নীতি নামে সোনার পাথরবাটি দিয়ে গেল। সোনার পাথরবাটি বলছি এ কারণে যে, এক দেশের ভিতর দুই রকমের শাসন সত্যি অসম্ভব। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর চীনের মূল অধিবাসীদের অনেকে চীন থেকে এসে হংকংয়ে বসবাস শুরু করেছে। ১৯৯৭ সালের পর হংকং ঔপনিবেশিক শাসন থেকে মুক্ত হওয়ার কারণে প্রচুর চীনা নাগরিক হংকংয়ে স্থায়ী অথবা সাময়িক সময়ের জন্য বসবাস করে অভ্যস্ত। হংকংয়ে চীনের মূল ভূখন্ডের অধিবাসীর সংখ্যা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে ব্রিটিশদের রেখে যাওয়া এক দেশ দুই নীতি ধীরে ধীরে অচল হয়ে পড়েছে। একজন চীনা নাগরিক যতক্ষণ হংকংয়ে বাস করবে সে হংকংয়ের আইন অনুযায়ী চলবে আবার স্টিমারে চড়ে কয়েক ঘণ্টায় সাগরের খাড়ি পাড়ি দিয়ে চীনের মূল ভূখন্ডে প্রবেশ করলে সে চীনের মূল ভূখন্ডের আইনের আওতায় আসবে- এটি আমার কাছে অনেকটা অসম্ভব বলে মনে হয়। সেজন্য বললাম হংকংয়ের জন্য এক দেশ দুই নীতি মেনে চলা খুব একটা স্বস্তিদায়ক ব্যবস্থা নয়।

খুব কম আয়তনের ছোট্ট দ্বীপ হংকংয়ের জনসংখ্যা ৭০ লাখ। এ ৭০ লাখ মানুষ কি হংকংয়ের স্বাধীনতার দাবিতে সোচ্চার? তারা কি চীন থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে দেশটিকে স্বাধীন করতে আগ্রহী? হংকংয়ের সার্বিক অবস্থা বিবেচনা করে আমার কাছে কখনো বিষয়টি তেমন মনে হয়নি। হংকংয়ের মোট জনসংখ্যার ৯০ ভাগ চীনা বংশোদ্ভূত। তার মধ্যে যদি চীন থেকে বিচ্ছিন্ন হওয়ার মানসিকতা থাকত তাহলে তারা ঔপনিবেশিক শাসনামলের অবসান ঘটানোর সময়ই নিজেদের স্বাধীনতার দাবি সামনে নিয়ে আসত। বাস্তবে বিষয়টি কখনই তেমন ছিল না। ১৯৯৭ সালে ব্রিটিশ কলোনিয়াল শাসনামলের অবসানের পর হংকংয়ের বিচার বিভাগের স্বাধীনতা অক্ষুণ রাখা কিংবা শিক্ষাব্যবস্থার কিছু সংস্কার নিয়ে ছাত্ররা ছোটখাটো আন্দোলন করেছে। এ ধরনের দাবি নিয়ে পৃথিবীর সব দেশেই ছোট বড় আন্দোলনের ঢেউ ওঠে আবার তা নিজস্ব শাসনব্যবস্থার মধ্যে সমাধান হয়ে যায়। ২০০৩ সালে হংকং সরকার উত্থাপিত সিকিউরিটি বিল নিয়ে জনমনে অসন্তোষ দেখা দিলে সরকার আলোচনার মধ্য দিয়ে বিষয়টি মিটিয়ে ফেলেছিল। এরপর হংকংয়ের বিচার বিভাগের স্বাধীনতার প্রশ্নে প্রায় সারা বছরই টুকটাক আন্দোলন চলতে দেখেছি। ২০১৬ সাল পর্যন্ত ছাত্ররা শিক্ষাবিষয়ক কিছু দাবি নিয়ে আন্দোলন করছিল। হংকংয়ের শিক্ষাব্যবস্থা কিংবা বিচারব্যবস্থার ওপর চীনের নিয়ন্ত্রণ শিথিল করে স্বায়ত্তশাসনামলের পরিধি বাড়ানোর জন্য ছাত্ররা অনেক বছর ধরেই আন্দোলন সংগ্রাম করে আসছে। তাদের আন্দোলন সংগ্রাম চীন খুব একটা গায়ে মাখেনি আবার গায়ের জোরে তা দমনেরও তেমন চেষ্টা করেনি। বেশ কয়েক বছর ধরে ছাত্রদের আন্দোলন মংকক জেলায় খুব অল্প জায়গায় অবস্থান ধর্মঘটের মধ্যে সীমাবদ্ধ ছিল। হংকং শহরের অন্য কোথাও জনজীবনে এ আন্দোলনের ঢেউ লাগতে দেখিনি। পেশাগত কারণে বারবার হংকং যাওয়ার অভিজ্ঞতায় দেখেছি মংকক জেলার নির্দিষ্ট একটি জায়গায় ছাত্ররা যখন আন্দোলন চালিয়ে গেছে তখন হংকংয়ের অন্য সব এলাকা একেবারে নির্ঝঞ্ঝাট কর্মব্যস্ত দিন পার করেছে। ওখানে মাঝেমধ্যে আমি নিজেও কোথাও কোনো বাধার মুখে না পড়ে কর্মব্যস্ত দিন পার করেছি। দিন শেষে সন্ধ্যায় হোটেলের রুমে ফিরে বিবিসি কিংবা সিএনএন টেলিভিশন চ্যানেলে খবর দেখতে গিয়ে দেখেছি হংকং শহর প্রবল আন্দোলনে উত্তাল হয়ে উঠেছে। খবরের ধরন দেখে মনে হতো হংকংয়ের জনজীবন বুঝি ধসে পড়েছে। আসলে হংকংয়ের বাস্তব জীবনের চালচিত্রের সঙ্গে সেসব খবরের কোনো মিল ছিল না। সে সময় পশ্চিমা গণমাধ্যমের প্রচার-প্রোপাগান্ডার ধরন দেখে মনে হতো কোনো একটা শক্তি হংকংকে কেন্দ্র করে চীনকে বিব্রত করতে চাচ্ছে। ২০১৯ সালের জুনে ন্যাশনাল সিকিউরিটি আইনের কয়েকটি ধারা বাতিলের জন্য হংকংয়ের আন্দোলন তুঙ্গে ওঠে। এ আন্দোলনে বাইরের দুনিয়ার অনেকের মদদ আছে বলে চীন দাবি করে আসছে। আমরা বাংলাদেশের মানুষ বহু আন্দোলন সংগ্রামের প্রত্যক্ষ অভিজ্ঞতা থেকে জানি সংঘবদ্ধ আন্দোলনের জন্য যেমন সুনির্দিষ্ট রাজনৈতিক নেতৃত্বের প্রয়োজন আছে, তেমনি দিনের পর দিন আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার জন্য অর্থকড়ির জোগান দেওয়ার প্রশ্নও থাকে। চীন সংগত কারণে হংকংয়ের আন্দোলনের পেছনে বাইরের এক বা একাধিক শক্তির মদদ দেওয়ার অভিযোগ তুলেছে। অবস্থাদৃষ্টে মনে হয় চীনের অভিযোগ তুড়ি মেরে উড়িয়ে দেওয়ার মতো হালকা নয়। হংকংয়ের আন্দোলন মাথা চাড়া দিয়ে ওঠার প্রেক্ষাপটে গেল মে মাসে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প হংকংয়ের সঙ্গে আমেরিকার বিশেষ বাণিজ্যিক সুবিধা ছেঁটেকেটে নির্বাহী আদেশ জারি করেছেন। হংকং নিয়ে আমেরিকার বাড়াবাড়ি কি চীনের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে নাক গলানো নয়? হংকংকে ইস্যু বানিয়ে আমেরিকা যদি চীনের সার্বভৌমত্বের যাচ্ছেতাই তাচ্ছিল্য দেখায় তাহলে আমেরিকার সার্বভৌমত্বের প্রতি একতরফা সম্মান দেখানো চীন কিংবা দুনিয়ার অন্য কোনো দেশের জন্য আর বাধ্যবাধকতা থাকে না। হংকংয়ের বিষয়ে আমেরিকার কথাবার্তা শুনে মনে হয় আমেরিকা ভুলে গেছে হংকং একটি স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্র নয়। আবারও জোর দিয়ে বলছি, হংকং চীনের অবিচ্ছেদ্য অংশ। কোনো দেশের অবিচ্ছেদ্য অংশে ঝামেলা পাকানো কিংবা ঝামেলার গন্ধ শুঁকে বের করে তাতে মদদ দেওয়া কোনো সভ্য রীতি হতে পারে না।

আমেরিকায় মূল ভূখন্ডে গেল ২৬ মে থেকে ‘কালো জীবনেরও মূল্য আছে; ব্ল্যাক লাইভস ম্যাটার’ আন্দোলন চলছে। মানবাধিকারের প্রশ্ন সামনে রেখে পৃথিবীর বহু দেশ আমেরিকাবাসীর এ আন্দোলনে নীতিগত সমর্থন দিয়ে আসছে। মে মাসে জর্জ ফ্লয়েড নামে একজন কালো আমেরিকানকে দেশটির সাদা পুলিশ গলার ওপর হাঁটু চেপে ধরে শ্বাসরোধে হত্যা করেছে। এ হত্যাকান্ডের প্রতিবাদ করতে গিয়ে আমেরিকা উত্তাল হয়ে উঠেছে যা কিছুতেই থামছে না। এ অবস্থার সুযোগ নিয়ে চীন কি আমেরিকার কালো সংখ্যাগরিষ্ঠ রাজ্যগুলোকে স্বাধীনতার ঝান্ডা উড়িয়ে দিতে বলেছে? আমরা এখনো তেমন ঘটনা ঘটতে দেখিনি। আমেরিকার সাদা পুলিশের বর্ণবাদী নিষ্ঠুরতা বন্ধ করা উচিত এ কথা কূটনৈতিক শিষ্টাচারের আওতায় শালীনভাবে হাজারবার বলা যায়। আমেরিকার পাশের দেশ কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো তাঁর পার্লামেন্ট ভবনের সামনে হাঁটু গেড়ে বসে নিহত আমেরিকার বর্ণবাদী সাদা পুলিশের নিষ্ঠুর হত্যাযজ্ঞের শিকার জর্জ ফ্লয়েডের প্রতি সম্মান জানিয়ে আন্দোলনকারীদের সঙ্গে একাত্মতা প্রকাশ করেছেন। তার অর্থ এই নয় যে, তিনি আমেরিকার মূল ভূখন্ডে বিচ্ছিন্নতাবাদ সৃষ্টি করতে চাচ্ছেন। জাস্টিন ট্রুডো কূটনৈতিক শিষ্টাচার মেনে মানবাধিকারের বার্তা ছড়িয়ে দেওয়ার লক্ষ্যে বর্ণবাদী ঘটনার প্রতিবাদ করেছেন। কিন্তু হংকং প্রসঙ্গে আমেরিকার প্রেসিডেন্ট এবং তাঁর পোষ্য পররাষ্ট্রমন্ত্রী যে ভাষায় চোখ রাঙিয়ে কথা বলছেন তা কূটনৈতিক শিষ্টাচারের গুরুতর লঙ্ঘন। আমি আশা করব, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প ও মাইক পম্পেও নিজেদের কাজের অসংগতি নিজেরাই বুঝতে পারবেন। আমেরিকার শীর্ষ প্রশাসন চীনের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্বের প্রতি সম্মান দেখালে চীন একা নয়, সারা দুনিয়াই আমেরিকার সার্বভৌমত্বের প্রতি শ্রদ্ধাশীল থাকবে।

                লেখক : কথাসাহিত্যিক।

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

১৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

৫৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে
শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম
চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পকলায় ভাসানে উজান
শিল্পকলায় ভাসানে উজান

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন

সম্পাদকীয়

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক

পেছনের পৃষ্ঠা

বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

সম্পাদকীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের
দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান

সম্পাদকীয়

রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর
রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর

খবর