শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৮ আগস্ট, ২০২০

হংকং : আন্দোলন নাকি অন্য কিছু

তুষার কণা খোন্দকার
প্রিন্ট ভার্সন
হংকং : আন্দোলন নাকি অন্য কিছু

ইউরোপ, আমেরিকা এবং তাদের মিত্ররা ইদানীং হংকংয়ের আন্দোলন ঘিরে চীনের বিরুদ্ধে আদাজল খেয়ে বৈরিতায় নেমেছে। পশ্চিমা দুনিয়ার ভাব দেখে মনে হচ্ছে হংকং চীনের অংশ নয় বরং এটি একটি স্বাধীন সার্বভৌম দেশ। পশ্চিমা দুনিয়ার কথাবার্তা শুনে মনে হয়, চীন গায়ের জোরে স্বাধীন সার্বভৌম হংকং দেশটি দখল করে রেখেছে। পশ্চিমা দুনিয়ার মনগড়া ভুল ধারণার বিপরীতে আমি সোজাসাপটা দুনিয়াকে একটি সত্য স্মরণ করিয়ে দিতে চাই। তা হচ্ছে হংকং চীনের অবিচ্ছেদ্য অংশ এ তথ্য ঐতিহাসিক সত্য। হংকংয়ের রাষ্ট্রীয় ও জাতিগত পরিচয় নিয়ে প্রতিষ্ঠিত সত্যের বিপরীতে গিয়ে নতুন কোনো তত্ত্ব কিংবা তথ্য প্রচার করার কোনো সুযোগ নেই। আমি সবাইকে বলব হংকং নিয়ে বাগ্বিত-া শুরু করার আগে আপনারা ইতিহাসের পাতা উল্টে প্রকৃত সত্য জেনে নিন। হংকং খ্রিস্টজন্মের ২০০ বছর আগে থেকে চীনের কীন সাম্রাজ্যের অংশ এবং চিরকাল ওটি চীনের অংশই ছিল। এরপর এক লাফে প্রায় ২০০০ বছর পেরিয়ে এসে হংকংয়ের ইতিহাসের নতুন মোড় নেওয়ার কারণ খুঁজতে গিয়ে দেখবেন উপনিবেশবাদী ব্রিটিশ দখলদারদের কুকীর্তির দুর্গন্ধ আপনাদের নাকে ঝাপটা মারবে। হংকং চীনের অবিচ্ছেদ্য অংশ ছিল এবং আজকের দিনে কোনো প্রশ্নের জন্ম না দিয়ে সেটি চীনের একটি প্রদেশ হিসেবে তার পরিচিতি পেতে পারত। কিন্তু ব্রিটিশদের উপনিবেশবাদী শাসনের সূচনা এবং ঔপনিবেশিক শাসন অবসানের প্রক্রিয়ার মধ্যে কিছু জাল-জালিয়াতি হংকংকে এখন একটি ইস্যু হিসেবে বিশ্বদরবারে দাঁড় করিয়ে দিয়েছে। হংকংয়ের বর্তমান বাস্তবতা বোঝার জন্য আজ থেকে প্রায় ১৮০ বছর আগের একটি ঘটনা আমাদের গুরুত্বসহকারে বিবেচনা করতে হবে। প্রথম আফিমযুদ্ধে পরাজিত চীন ১৮৪২ সালে নানজিং চুক্তির শর্ত অনুযায়ী হংকংকে ব্রিটিশদের হাতে তুলে দিতে বাধ্য হয়েছিল। এরপর দ্বিতীয় আফিমযুদ্ধে চীন আর একবার ব্রিটিশদের হাতে পরাজিত হওয়ার পরে ১৮৬০ সালে ব্রিটিশরা হংকংয়ের কাউলুন অংশ হাতিয়ে নিয়ে ওখানেও ব্রিটিশ সাম্রাজ্যের ঝান্ডা তুলে দেয়। ব্রিটিশরা প্রথম ও দ্বিতীয় আফিমযুদ্ধে চীনকে পরাজিত করে চীনের অবিচ্ছেদ্য অংশ হংকংকে জবরদস্তি হাতিয়ে নিয়ে নিজেদের ঔপনিবেশিক লালসা চরিতার্থ করেছিল এটি ঐতিহাসিক সত্য। হংকংকে ফিরে পাওয়ার জন্য চীন যুগের পর যুগ ব্রিটিশদের সঙ্গে ক্রমাগত দেনদরবার চালিয়ে গেছে। ১৮৬০ সালে ব্রিটিশদের হংকং দখলের প্রায় ১২৪ বছর পর ১৯৮৪ সালে সে সময়ের ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী মিসেস থ্যাচার তাঁদের উপনিবেশ হংকংকে চীনের হাতে তুলে দেওয়ার লক্ষ্যে চীনের সঙ্গে যৌথ ঘোষণা স্বাক্ষর করেন। তারই ধারাবাহিকতায় ১৯৯৭ সালে ব্রিটিশ শাসকরা হংকংকে শর্ত সাপেক্ষে চীনকে বুঝিয়ে দিয়েছিল। ব্রিটিশদের দেওয়া শর্তের আওতায় হংকং চীনের সঙ্গে যুক্ত হলো কিন্তু সেটি এক দেশ দুই নীতির আওতায়। ব্রিটিশদের রেখে যাওয়া এক দেশ দুই নীতির বিধিব্যবস্থার কারণে চীনের অংশ হওয়ার পরও হংকং নিজের মতো করে কিছু স্বাধীনতা ভোগ করে থাকে। এক দেশ দুই নীতির আওতায় হংকং বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থাসহ কয়েকটি আন্তর্জাতিক সংস্থায় তাদের সদস্যপদ আলাদাভাবে ধরে রেখেছে। চীনের অবিচ্ছেদ্য অংশ হংকংকে চীনের হাতে প্রত্যর্পণ করার রীতি পদ্ধতি নিয়ে ১৯৮৪ সালে শুরু করে অনেক দেনদরবারের পর ১৯৯৭ সালে হংকংকে চীনের হাতে তুলে দেওয়া হলো। ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক শাসনামলের অবসান ঘটিয়ে হংকংকে চীনের হাতে সমর্পণের সময় ব্রিটিশরা কায়দা করে এক দেশ দুই নীতি নামে সোনার পাথরবাটি দিয়ে গেল। সোনার পাথরবাটি বলছি এ কারণে যে, এক দেশের ভিতর দুই রকমের শাসন সত্যি অসম্ভব। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর চীনের মূল অধিবাসীদের অনেকে চীন থেকে এসে হংকংয়ে বসবাস শুরু করেছে। ১৯৯৭ সালের পর হংকং ঔপনিবেশিক শাসন থেকে মুক্ত হওয়ার কারণে প্রচুর চীনা নাগরিক হংকংয়ে স্থায়ী অথবা সাময়িক সময়ের জন্য বসবাস করে অভ্যস্ত। হংকংয়ে চীনের মূল ভূখন্ডের অধিবাসীর সংখ্যা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে ব্রিটিশদের রেখে যাওয়া এক দেশ দুই নীতি ধীরে ধীরে অচল হয়ে পড়েছে। একজন চীনা নাগরিক যতক্ষণ হংকংয়ে বাস করবে সে হংকংয়ের আইন অনুযায়ী চলবে আবার স্টিমারে চড়ে কয়েক ঘণ্টায় সাগরের খাড়ি পাড়ি দিয়ে চীনের মূল ভূখন্ডে প্রবেশ করলে সে চীনের মূল ভূখন্ডের আইনের আওতায় আসবে- এটি আমার কাছে অনেকটা অসম্ভব বলে মনে হয়। সেজন্য বললাম হংকংয়ের জন্য এক দেশ দুই নীতি মেনে চলা খুব একটা স্বস্তিদায়ক ব্যবস্থা নয়।

খুব কম আয়তনের ছোট্ট দ্বীপ হংকংয়ের জনসংখ্যা ৭০ লাখ। এ ৭০ লাখ মানুষ কি হংকংয়ের স্বাধীনতার দাবিতে সোচ্চার? তারা কি চীন থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে দেশটিকে স্বাধীন করতে আগ্রহী? হংকংয়ের সার্বিক অবস্থা বিবেচনা করে আমার কাছে কখনো বিষয়টি তেমন মনে হয়নি। হংকংয়ের মোট জনসংখ্যার ৯০ ভাগ চীনা বংশোদ্ভূত। তার মধ্যে যদি চীন থেকে বিচ্ছিন্ন হওয়ার মানসিকতা থাকত তাহলে তারা ঔপনিবেশিক শাসনামলের অবসান ঘটানোর সময়ই নিজেদের স্বাধীনতার দাবি সামনে নিয়ে আসত। বাস্তবে বিষয়টি কখনই তেমন ছিল না। ১৯৯৭ সালে ব্রিটিশ কলোনিয়াল শাসনামলের অবসানের পর হংকংয়ের বিচার বিভাগের স্বাধীনতা অক্ষুণ রাখা কিংবা শিক্ষাব্যবস্থার কিছু সংস্কার নিয়ে ছাত্ররা ছোটখাটো আন্দোলন করেছে। এ ধরনের দাবি নিয়ে পৃথিবীর সব দেশেই ছোট বড় আন্দোলনের ঢেউ ওঠে আবার তা নিজস্ব শাসনব্যবস্থার মধ্যে সমাধান হয়ে যায়। ২০০৩ সালে হংকং সরকার উত্থাপিত সিকিউরিটি বিল নিয়ে জনমনে অসন্তোষ দেখা দিলে সরকার আলোচনার মধ্য দিয়ে বিষয়টি মিটিয়ে ফেলেছিল। এরপর হংকংয়ের বিচার বিভাগের স্বাধীনতার প্রশ্নে প্রায় সারা বছরই টুকটাক আন্দোলন চলতে দেখেছি। ২০১৬ সাল পর্যন্ত ছাত্ররা শিক্ষাবিষয়ক কিছু দাবি নিয়ে আন্দোলন করছিল। হংকংয়ের শিক্ষাব্যবস্থা কিংবা বিচারব্যবস্থার ওপর চীনের নিয়ন্ত্রণ শিথিল করে স্বায়ত্তশাসনামলের পরিধি বাড়ানোর জন্য ছাত্ররা অনেক বছর ধরেই আন্দোলন সংগ্রাম করে আসছে। তাদের আন্দোলন সংগ্রাম চীন খুব একটা গায়ে মাখেনি আবার গায়ের জোরে তা দমনেরও তেমন চেষ্টা করেনি। বেশ কয়েক বছর ধরে ছাত্রদের আন্দোলন মংকক জেলায় খুব অল্প জায়গায় অবস্থান ধর্মঘটের মধ্যে সীমাবদ্ধ ছিল। হংকং শহরের অন্য কোথাও জনজীবনে এ আন্দোলনের ঢেউ লাগতে দেখিনি। পেশাগত কারণে বারবার হংকং যাওয়ার অভিজ্ঞতায় দেখেছি মংকক জেলার নির্দিষ্ট একটি জায়গায় ছাত্ররা যখন আন্দোলন চালিয়ে গেছে তখন হংকংয়ের অন্য সব এলাকা একেবারে নির্ঝঞ্ঝাট কর্মব্যস্ত দিন পার করেছে। ওখানে মাঝেমধ্যে আমি নিজেও কোথাও কোনো বাধার মুখে না পড়ে কর্মব্যস্ত দিন পার করেছি। দিন শেষে সন্ধ্যায় হোটেলের রুমে ফিরে বিবিসি কিংবা সিএনএন টেলিভিশন চ্যানেলে খবর দেখতে গিয়ে দেখেছি হংকং শহর প্রবল আন্দোলনে উত্তাল হয়ে উঠেছে। খবরের ধরন দেখে মনে হতো হংকংয়ের জনজীবন বুঝি ধসে পড়েছে। আসলে হংকংয়ের বাস্তব জীবনের চালচিত্রের সঙ্গে সেসব খবরের কোনো মিল ছিল না। সে সময় পশ্চিমা গণমাধ্যমের প্রচার-প্রোপাগান্ডার ধরন দেখে মনে হতো কোনো একটা শক্তি হংকংকে কেন্দ্র করে চীনকে বিব্রত করতে চাচ্ছে। ২০১৯ সালের জুনে ন্যাশনাল সিকিউরিটি আইনের কয়েকটি ধারা বাতিলের জন্য হংকংয়ের আন্দোলন তুঙ্গে ওঠে। এ আন্দোলনে বাইরের দুনিয়ার অনেকের মদদ আছে বলে চীন দাবি করে আসছে। আমরা বাংলাদেশের মানুষ বহু আন্দোলন সংগ্রামের প্রত্যক্ষ অভিজ্ঞতা থেকে জানি সংঘবদ্ধ আন্দোলনের জন্য যেমন সুনির্দিষ্ট রাজনৈতিক নেতৃত্বের প্রয়োজন আছে, তেমনি দিনের পর দিন আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার জন্য অর্থকড়ির জোগান দেওয়ার প্রশ্নও থাকে। চীন সংগত কারণে হংকংয়ের আন্দোলনের পেছনে বাইরের এক বা একাধিক শক্তির মদদ দেওয়ার অভিযোগ তুলেছে। অবস্থাদৃষ্টে মনে হয় চীনের অভিযোগ তুড়ি মেরে উড়িয়ে দেওয়ার মতো হালকা নয়। হংকংয়ের আন্দোলন মাথা চাড়া দিয়ে ওঠার প্রেক্ষাপটে গেল মে মাসে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প হংকংয়ের সঙ্গে আমেরিকার বিশেষ বাণিজ্যিক সুবিধা ছেঁটেকেটে নির্বাহী আদেশ জারি করেছেন। হংকং নিয়ে আমেরিকার বাড়াবাড়ি কি চীনের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে নাক গলানো নয়? হংকংকে ইস্যু বানিয়ে আমেরিকা যদি চীনের সার্বভৌমত্বের যাচ্ছেতাই তাচ্ছিল্য দেখায় তাহলে আমেরিকার সার্বভৌমত্বের প্রতি একতরফা সম্মান দেখানো চীন কিংবা দুনিয়ার অন্য কোনো দেশের জন্য আর বাধ্যবাধকতা থাকে না। হংকংয়ের বিষয়ে আমেরিকার কথাবার্তা শুনে মনে হয় আমেরিকা ভুলে গেছে হংকং একটি স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্র নয়। আবারও জোর দিয়ে বলছি, হংকং চীনের অবিচ্ছেদ্য অংশ। কোনো দেশের অবিচ্ছেদ্য অংশে ঝামেলা পাকানো কিংবা ঝামেলার গন্ধ শুঁকে বের করে তাতে মদদ দেওয়া কোনো সভ্য রীতি হতে পারে না।

আমেরিকায় মূল ভূখন্ডে গেল ২৬ মে থেকে ‘কালো জীবনেরও মূল্য আছে; ব্ল্যাক লাইভস ম্যাটার’ আন্দোলন চলছে। মানবাধিকারের প্রশ্ন সামনে রেখে পৃথিবীর বহু দেশ আমেরিকাবাসীর এ আন্দোলনে নীতিগত সমর্থন দিয়ে আসছে। মে মাসে জর্জ ফ্লয়েড নামে একজন কালো আমেরিকানকে দেশটির সাদা পুলিশ গলার ওপর হাঁটু চেপে ধরে শ্বাসরোধে হত্যা করেছে। এ হত্যাকান্ডের প্রতিবাদ করতে গিয়ে আমেরিকা উত্তাল হয়ে উঠেছে যা কিছুতেই থামছে না। এ অবস্থার সুযোগ নিয়ে চীন কি আমেরিকার কালো সংখ্যাগরিষ্ঠ রাজ্যগুলোকে স্বাধীনতার ঝান্ডা উড়িয়ে দিতে বলেছে? আমরা এখনো তেমন ঘটনা ঘটতে দেখিনি। আমেরিকার সাদা পুলিশের বর্ণবাদী নিষ্ঠুরতা বন্ধ করা উচিত এ কথা কূটনৈতিক শিষ্টাচারের আওতায় শালীনভাবে হাজারবার বলা যায়। আমেরিকার পাশের দেশ কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো তাঁর পার্লামেন্ট ভবনের সামনে হাঁটু গেড়ে বসে নিহত আমেরিকার বর্ণবাদী সাদা পুলিশের নিষ্ঠুর হত্যাযজ্ঞের শিকার জর্জ ফ্লয়েডের প্রতি সম্মান জানিয়ে আন্দোলনকারীদের সঙ্গে একাত্মতা প্রকাশ করেছেন। তার অর্থ এই নয় যে, তিনি আমেরিকার মূল ভূখন্ডে বিচ্ছিন্নতাবাদ সৃষ্টি করতে চাচ্ছেন। জাস্টিন ট্রুডো কূটনৈতিক শিষ্টাচার মেনে মানবাধিকারের বার্তা ছড়িয়ে দেওয়ার লক্ষ্যে বর্ণবাদী ঘটনার প্রতিবাদ করেছেন। কিন্তু হংকং প্রসঙ্গে আমেরিকার প্রেসিডেন্ট এবং তাঁর পোষ্য পররাষ্ট্রমন্ত্রী যে ভাষায় চোখ রাঙিয়ে কথা বলছেন তা কূটনৈতিক শিষ্টাচারের গুরুতর লঙ্ঘন। আমি আশা করব, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প ও মাইক পম্পেও নিজেদের কাজের অসংগতি নিজেরাই বুঝতে পারবেন। আমেরিকার শীর্ষ প্রশাসন চীনের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্বের প্রতি সম্মান দেখালে চীন একা নয়, সারা দুনিয়াই আমেরিকার সার্বভৌমত্বের প্রতি শ্রদ্ধাশীল থাকবে।

                লেখক : কথাসাহিত্যিক।

এই বিভাগের আরও খবর
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
সর্বশেষ খবর
বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর
বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ইসির ৯ কর্মকর্তাকে বদলি-পদায়ন
ইসির ৯ কর্মকর্তাকে বদলি-পদায়ন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতির গর্বিত প্রতিষ্ঠান সশস্ত্র বাহিনী: তারেক রহমান
জাতির গর্বিত প্রতিষ্ঠান সশস্ত্র বাহিনী: তারেক রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন
জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু
বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন
অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু
মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার
রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার
নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন
হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন

৫ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু
নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার
মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা
নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার
ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির
চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক
তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল
তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু
তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর
ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ
মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা

২১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

১১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন

প্রথম পৃষ্ঠা

নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে
নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে

দেশগ্রাম

দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়

প্রথম পৃষ্ঠা

পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

শূন্যতা-পূর্ণতা
শূন্যতা-পূর্ণতা

সাহিত্য

সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির
সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির

দেশগ্রাম

গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত
গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা