শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৮ আগস্ট, ২০২০

হংকং : আন্দোলন নাকি অন্য কিছু

তুষার কণা খোন্দকার
প্রিন্ট ভার্সন
হংকং : আন্দোলন নাকি অন্য কিছু

ইউরোপ, আমেরিকা এবং তাদের মিত্ররা ইদানীং হংকংয়ের আন্দোলন ঘিরে চীনের বিরুদ্ধে আদাজল খেয়ে বৈরিতায় নেমেছে। পশ্চিমা দুনিয়ার ভাব দেখে মনে হচ্ছে হংকং চীনের অংশ নয় বরং এটি একটি স্বাধীন সার্বভৌম দেশ। পশ্চিমা দুনিয়ার কথাবার্তা শুনে মনে হয়, চীন গায়ের জোরে স্বাধীন সার্বভৌম হংকং দেশটি দখল করে রেখেছে। পশ্চিমা দুনিয়ার মনগড়া ভুল ধারণার বিপরীতে আমি সোজাসাপটা দুনিয়াকে একটি সত্য স্মরণ করিয়ে দিতে চাই। তা হচ্ছে হংকং চীনের অবিচ্ছেদ্য অংশ এ তথ্য ঐতিহাসিক সত্য। হংকংয়ের রাষ্ট্রীয় ও জাতিগত পরিচয় নিয়ে প্রতিষ্ঠিত সত্যের বিপরীতে গিয়ে নতুন কোনো তত্ত্ব কিংবা তথ্য প্রচার করার কোনো সুযোগ নেই। আমি সবাইকে বলব হংকং নিয়ে বাগ্বিত-া শুরু করার আগে আপনারা ইতিহাসের পাতা উল্টে প্রকৃত সত্য জেনে নিন। হংকং খ্রিস্টজন্মের ২০০ বছর আগে থেকে চীনের কীন সাম্রাজ্যের অংশ এবং চিরকাল ওটি চীনের অংশই ছিল। এরপর এক লাফে প্রায় ২০০০ বছর পেরিয়ে এসে হংকংয়ের ইতিহাসের নতুন মোড় নেওয়ার কারণ খুঁজতে গিয়ে দেখবেন উপনিবেশবাদী ব্রিটিশ দখলদারদের কুকীর্তির দুর্গন্ধ আপনাদের নাকে ঝাপটা মারবে। হংকং চীনের অবিচ্ছেদ্য অংশ ছিল এবং আজকের দিনে কোনো প্রশ্নের জন্ম না দিয়ে সেটি চীনের একটি প্রদেশ হিসেবে তার পরিচিতি পেতে পারত। কিন্তু ব্রিটিশদের উপনিবেশবাদী শাসনের সূচনা এবং ঔপনিবেশিক শাসন অবসানের প্রক্রিয়ার মধ্যে কিছু জাল-জালিয়াতি হংকংকে এখন একটি ইস্যু হিসেবে বিশ্বদরবারে দাঁড় করিয়ে দিয়েছে। হংকংয়ের বর্তমান বাস্তবতা বোঝার জন্য আজ থেকে প্রায় ১৮০ বছর আগের একটি ঘটনা আমাদের গুরুত্বসহকারে বিবেচনা করতে হবে। প্রথম আফিমযুদ্ধে পরাজিত চীন ১৮৪২ সালে নানজিং চুক্তির শর্ত অনুযায়ী হংকংকে ব্রিটিশদের হাতে তুলে দিতে বাধ্য হয়েছিল। এরপর দ্বিতীয় আফিমযুদ্ধে চীন আর একবার ব্রিটিশদের হাতে পরাজিত হওয়ার পরে ১৮৬০ সালে ব্রিটিশরা হংকংয়ের কাউলুন অংশ হাতিয়ে নিয়ে ওখানেও ব্রিটিশ সাম্রাজ্যের ঝান্ডা তুলে দেয়। ব্রিটিশরা প্রথম ও দ্বিতীয় আফিমযুদ্ধে চীনকে পরাজিত করে চীনের অবিচ্ছেদ্য অংশ হংকংকে জবরদস্তি হাতিয়ে নিয়ে নিজেদের ঔপনিবেশিক লালসা চরিতার্থ করেছিল এটি ঐতিহাসিক সত্য। হংকংকে ফিরে পাওয়ার জন্য চীন যুগের পর যুগ ব্রিটিশদের সঙ্গে ক্রমাগত দেনদরবার চালিয়ে গেছে। ১৮৬০ সালে ব্রিটিশদের হংকং দখলের প্রায় ১২৪ বছর পর ১৯৮৪ সালে সে সময়ের ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী মিসেস থ্যাচার তাঁদের উপনিবেশ হংকংকে চীনের হাতে তুলে দেওয়ার লক্ষ্যে চীনের সঙ্গে যৌথ ঘোষণা স্বাক্ষর করেন। তারই ধারাবাহিকতায় ১৯৯৭ সালে ব্রিটিশ শাসকরা হংকংকে শর্ত সাপেক্ষে চীনকে বুঝিয়ে দিয়েছিল। ব্রিটিশদের দেওয়া শর্তের আওতায় হংকং চীনের সঙ্গে যুক্ত হলো কিন্তু সেটি এক দেশ দুই নীতির আওতায়। ব্রিটিশদের রেখে যাওয়া এক দেশ দুই নীতির বিধিব্যবস্থার কারণে চীনের অংশ হওয়ার পরও হংকং নিজের মতো করে কিছু স্বাধীনতা ভোগ করে থাকে। এক দেশ দুই নীতির আওতায় হংকং বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থাসহ কয়েকটি আন্তর্জাতিক সংস্থায় তাদের সদস্যপদ আলাদাভাবে ধরে রেখেছে। চীনের অবিচ্ছেদ্য অংশ হংকংকে চীনের হাতে প্রত্যর্পণ করার রীতি পদ্ধতি নিয়ে ১৯৮৪ সালে শুরু করে অনেক দেনদরবারের পর ১৯৯৭ সালে হংকংকে চীনের হাতে তুলে দেওয়া হলো। ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক শাসনামলের অবসান ঘটিয়ে হংকংকে চীনের হাতে সমর্পণের সময় ব্রিটিশরা কায়দা করে এক দেশ দুই নীতি নামে সোনার পাথরবাটি দিয়ে গেল। সোনার পাথরবাটি বলছি এ কারণে যে, এক দেশের ভিতর দুই রকমের শাসন সত্যি অসম্ভব। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর চীনের মূল অধিবাসীদের অনেকে চীন থেকে এসে হংকংয়ে বসবাস শুরু করেছে। ১৯৯৭ সালের পর হংকং ঔপনিবেশিক শাসন থেকে মুক্ত হওয়ার কারণে প্রচুর চীনা নাগরিক হংকংয়ে স্থায়ী অথবা সাময়িক সময়ের জন্য বসবাস করে অভ্যস্ত। হংকংয়ে চীনের মূল ভূখন্ডের অধিবাসীর সংখ্যা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে ব্রিটিশদের রেখে যাওয়া এক দেশ দুই নীতি ধীরে ধীরে অচল হয়ে পড়েছে। একজন চীনা নাগরিক যতক্ষণ হংকংয়ে বাস করবে সে হংকংয়ের আইন অনুযায়ী চলবে আবার স্টিমারে চড়ে কয়েক ঘণ্টায় সাগরের খাড়ি পাড়ি দিয়ে চীনের মূল ভূখন্ডে প্রবেশ করলে সে চীনের মূল ভূখন্ডের আইনের আওতায় আসবে- এটি আমার কাছে অনেকটা অসম্ভব বলে মনে হয়। সেজন্য বললাম হংকংয়ের জন্য এক দেশ দুই নীতি মেনে চলা খুব একটা স্বস্তিদায়ক ব্যবস্থা নয়।

খুব কম আয়তনের ছোট্ট দ্বীপ হংকংয়ের জনসংখ্যা ৭০ লাখ। এ ৭০ লাখ মানুষ কি হংকংয়ের স্বাধীনতার দাবিতে সোচ্চার? তারা কি চীন থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে দেশটিকে স্বাধীন করতে আগ্রহী? হংকংয়ের সার্বিক অবস্থা বিবেচনা করে আমার কাছে কখনো বিষয়টি তেমন মনে হয়নি। হংকংয়ের মোট জনসংখ্যার ৯০ ভাগ চীনা বংশোদ্ভূত। তার মধ্যে যদি চীন থেকে বিচ্ছিন্ন হওয়ার মানসিকতা থাকত তাহলে তারা ঔপনিবেশিক শাসনামলের অবসান ঘটানোর সময়ই নিজেদের স্বাধীনতার দাবি সামনে নিয়ে আসত। বাস্তবে বিষয়টি কখনই তেমন ছিল না। ১৯৯৭ সালে ব্রিটিশ কলোনিয়াল শাসনামলের অবসানের পর হংকংয়ের বিচার বিভাগের স্বাধীনতা অক্ষুণ রাখা কিংবা শিক্ষাব্যবস্থার কিছু সংস্কার নিয়ে ছাত্ররা ছোটখাটো আন্দোলন করেছে। এ ধরনের দাবি নিয়ে পৃথিবীর সব দেশেই ছোট বড় আন্দোলনের ঢেউ ওঠে আবার তা নিজস্ব শাসনব্যবস্থার মধ্যে সমাধান হয়ে যায়। ২০০৩ সালে হংকং সরকার উত্থাপিত সিকিউরিটি বিল নিয়ে জনমনে অসন্তোষ দেখা দিলে সরকার আলোচনার মধ্য দিয়ে বিষয়টি মিটিয়ে ফেলেছিল। এরপর হংকংয়ের বিচার বিভাগের স্বাধীনতার প্রশ্নে প্রায় সারা বছরই টুকটাক আন্দোলন চলতে দেখেছি। ২০১৬ সাল পর্যন্ত ছাত্ররা শিক্ষাবিষয়ক কিছু দাবি নিয়ে আন্দোলন করছিল। হংকংয়ের শিক্ষাব্যবস্থা কিংবা বিচারব্যবস্থার ওপর চীনের নিয়ন্ত্রণ শিথিল করে স্বায়ত্তশাসনামলের পরিধি বাড়ানোর জন্য ছাত্ররা অনেক বছর ধরেই আন্দোলন সংগ্রাম করে আসছে। তাদের আন্দোলন সংগ্রাম চীন খুব একটা গায়ে মাখেনি আবার গায়ের জোরে তা দমনেরও তেমন চেষ্টা করেনি। বেশ কয়েক বছর ধরে ছাত্রদের আন্দোলন মংকক জেলায় খুব অল্প জায়গায় অবস্থান ধর্মঘটের মধ্যে সীমাবদ্ধ ছিল। হংকং শহরের অন্য কোথাও জনজীবনে এ আন্দোলনের ঢেউ লাগতে দেখিনি। পেশাগত কারণে বারবার হংকং যাওয়ার অভিজ্ঞতায় দেখেছি মংকক জেলার নির্দিষ্ট একটি জায়গায় ছাত্ররা যখন আন্দোলন চালিয়ে গেছে তখন হংকংয়ের অন্য সব এলাকা একেবারে নির্ঝঞ্ঝাট কর্মব্যস্ত দিন পার করেছে। ওখানে মাঝেমধ্যে আমি নিজেও কোথাও কোনো বাধার মুখে না পড়ে কর্মব্যস্ত দিন পার করেছি। দিন শেষে সন্ধ্যায় হোটেলের রুমে ফিরে বিবিসি কিংবা সিএনএন টেলিভিশন চ্যানেলে খবর দেখতে গিয়ে দেখেছি হংকং শহর প্রবল আন্দোলনে উত্তাল হয়ে উঠেছে। খবরের ধরন দেখে মনে হতো হংকংয়ের জনজীবন বুঝি ধসে পড়েছে। আসলে হংকংয়ের বাস্তব জীবনের চালচিত্রের সঙ্গে সেসব খবরের কোনো মিল ছিল না। সে সময় পশ্চিমা গণমাধ্যমের প্রচার-প্রোপাগান্ডার ধরন দেখে মনে হতো কোনো একটা শক্তি হংকংকে কেন্দ্র করে চীনকে বিব্রত করতে চাচ্ছে। ২০১৯ সালের জুনে ন্যাশনাল সিকিউরিটি আইনের কয়েকটি ধারা বাতিলের জন্য হংকংয়ের আন্দোলন তুঙ্গে ওঠে। এ আন্দোলনে বাইরের দুনিয়ার অনেকের মদদ আছে বলে চীন দাবি করে আসছে। আমরা বাংলাদেশের মানুষ বহু আন্দোলন সংগ্রামের প্রত্যক্ষ অভিজ্ঞতা থেকে জানি সংঘবদ্ধ আন্দোলনের জন্য যেমন সুনির্দিষ্ট রাজনৈতিক নেতৃত্বের প্রয়োজন আছে, তেমনি দিনের পর দিন আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার জন্য অর্থকড়ির জোগান দেওয়ার প্রশ্নও থাকে। চীন সংগত কারণে হংকংয়ের আন্দোলনের পেছনে বাইরের এক বা একাধিক শক্তির মদদ দেওয়ার অভিযোগ তুলেছে। অবস্থাদৃষ্টে মনে হয় চীনের অভিযোগ তুড়ি মেরে উড়িয়ে দেওয়ার মতো হালকা নয়। হংকংয়ের আন্দোলন মাথা চাড়া দিয়ে ওঠার প্রেক্ষাপটে গেল মে মাসে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প হংকংয়ের সঙ্গে আমেরিকার বিশেষ বাণিজ্যিক সুবিধা ছেঁটেকেটে নির্বাহী আদেশ জারি করেছেন। হংকং নিয়ে আমেরিকার বাড়াবাড়ি কি চীনের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে নাক গলানো নয়? হংকংকে ইস্যু বানিয়ে আমেরিকা যদি চীনের সার্বভৌমত্বের যাচ্ছেতাই তাচ্ছিল্য দেখায় তাহলে আমেরিকার সার্বভৌমত্বের প্রতি একতরফা সম্মান দেখানো চীন কিংবা দুনিয়ার অন্য কোনো দেশের জন্য আর বাধ্যবাধকতা থাকে না। হংকংয়ের বিষয়ে আমেরিকার কথাবার্তা শুনে মনে হয় আমেরিকা ভুলে গেছে হংকং একটি স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্র নয়। আবারও জোর দিয়ে বলছি, হংকং চীনের অবিচ্ছেদ্য অংশ। কোনো দেশের অবিচ্ছেদ্য অংশে ঝামেলা পাকানো কিংবা ঝামেলার গন্ধ শুঁকে বের করে তাতে মদদ দেওয়া কোনো সভ্য রীতি হতে পারে না।

আমেরিকায় মূল ভূখন্ডে গেল ২৬ মে থেকে ‘কালো জীবনেরও মূল্য আছে; ব্ল্যাক লাইভস ম্যাটার’ আন্দোলন চলছে। মানবাধিকারের প্রশ্ন সামনে রেখে পৃথিবীর বহু দেশ আমেরিকাবাসীর এ আন্দোলনে নীতিগত সমর্থন দিয়ে আসছে। মে মাসে জর্জ ফ্লয়েড নামে একজন কালো আমেরিকানকে দেশটির সাদা পুলিশ গলার ওপর হাঁটু চেপে ধরে শ্বাসরোধে হত্যা করেছে। এ হত্যাকান্ডের প্রতিবাদ করতে গিয়ে আমেরিকা উত্তাল হয়ে উঠেছে যা কিছুতেই থামছে না। এ অবস্থার সুযোগ নিয়ে চীন কি আমেরিকার কালো সংখ্যাগরিষ্ঠ রাজ্যগুলোকে স্বাধীনতার ঝান্ডা উড়িয়ে দিতে বলেছে? আমরা এখনো তেমন ঘটনা ঘটতে দেখিনি। আমেরিকার সাদা পুলিশের বর্ণবাদী নিষ্ঠুরতা বন্ধ করা উচিত এ কথা কূটনৈতিক শিষ্টাচারের আওতায় শালীনভাবে হাজারবার বলা যায়। আমেরিকার পাশের দেশ কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো তাঁর পার্লামেন্ট ভবনের সামনে হাঁটু গেড়ে বসে নিহত আমেরিকার বর্ণবাদী সাদা পুলিশের নিষ্ঠুর হত্যাযজ্ঞের শিকার জর্জ ফ্লয়েডের প্রতি সম্মান জানিয়ে আন্দোলনকারীদের সঙ্গে একাত্মতা প্রকাশ করেছেন। তার অর্থ এই নয় যে, তিনি আমেরিকার মূল ভূখন্ডে বিচ্ছিন্নতাবাদ সৃষ্টি করতে চাচ্ছেন। জাস্টিন ট্রুডো কূটনৈতিক শিষ্টাচার মেনে মানবাধিকারের বার্তা ছড়িয়ে দেওয়ার লক্ষ্যে বর্ণবাদী ঘটনার প্রতিবাদ করেছেন। কিন্তু হংকং প্রসঙ্গে আমেরিকার প্রেসিডেন্ট এবং তাঁর পোষ্য পররাষ্ট্রমন্ত্রী যে ভাষায় চোখ রাঙিয়ে কথা বলছেন তা কূটনৈতিক শিষ্টাচারের গুরুতর লঙ্ঘন। আমি আশা করব, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প ও মাইক পম্পেও নিজেদের কাজের অসংগতি নিজেরাই বুঝতে পারবেন। আমেরিকার শীর্ষ প্রশাসন চীনের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্বের প্রতি সম্মান দেখালে চীন একা নয়, সারা দুনিয়াই আমেরিকার সার্বভৌমত্বের প্রতি শ্রদ্ধাশীল থাকবে।

                লেখক : কথাসাহিত্যিক।

এই বিভাগের আরও খবর
শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন
শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন
পাসপোর্টের মান
পাসপোর্টের মান
কার্গো ভিলেজ অগ্নিকাণ্ড
কার্গো ভিলেজ অগ্নিকাণ্ড
টক-মিষ্টি আমড়া
টক-মিষ্টি আমড়া
এনসিপির নাগরিক রাষ্ট্রের অঙ্গীকার
এনসিপির নাগরিক রাষ্ট্রের অঙ্গীকার
উপাদেয় হিরণ্ময় হাতিয়া
উপাদেয় হিরণ্ময় হাতিয়া
আগুন থেকে রক্ষা পাওয়ার আমল
আগুন থেকে রক্ষা পাওয়ার আমল
চট্টগ্রাম বন্দরে অচলাবস্থা
চট্টগ্রাম বন্দরে অচলাবস্থা
একের পর এক আগুন
একের পর এক আগুন
আগুন : দুর্ঘটনা না অন্তর্ঘাত
আগুন : দুর্ঘটনা না অন্তর্ঘাত
প্রয়োজন অর্থনীতিবান্ধব রাজনীতি
প্রয়োজন অর্থনীতিবান্ধব রাজনীতি
আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি
আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
পাহাড়ি জনপদে শিক্ষা বিস্তারে  স্কুলে শিক্ষা সামগ্রী দিল বিজিবি
পাহাড়ি জনপদে শিক্ষা বিস্তারে  স্কুলে শিক্ষা সামগ্রী দিল বিজিবি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রানওয়ে থেকে ছিটকে পড়ল উড়োজাহাজ, ১৬২ আরোহী অক্ষত
রানওয়ে থেকে ছিটকে পড়ল উড়োজাহাজ, ১৬২ আরোহী অক্ষত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন
শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!
২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে কাবুলকে যা করতে বললো পাকিস্তান
যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে কাবুলকে যা করতে বললো পাকিস্তান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা
আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুদ্ধবিরতি ভাঙলে হামাসকে সম্পূর্ণভাবে নির্মূল করবেন ট্রাম্প!
যুদ্ধবিরতি ভাঙলে হামাসকে সম্পূর্ণভাবে নির্মূল করবেন ট্রাম্প!

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোহিঙ্গাদের সহায়তায় ৫০ লাখ ডলার অনুদান দিল দক্ষিণ কোরিয়া
রোহিঙ্গাদের সহায়তায় ৫০ লাখ ডলার অনুদান দিল দক্ষিণ কোরিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গবেষণায় অবদান রাখায় কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের ১২ শিক্ষককে প্রণোদনা
গবেষণায় অবদান রাখায় কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের ১২ শিক্ষককে প্রণোদনা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুঃসংবাদ পেল ওয়েস্ট ইন্ডিজ
দুঃসংবাদ পেল ওয়েস্ট ইন্ডিজ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাড়ির ছাদে শুকানো হচ্ছিল গাঁজা, আটক ১
বাড়ির ছাদে শুকানো হচ্ছিল গাঁজা, আটক ১

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লঙ্কার কাছে হেরে টাইগ্রেসদের সেমির স্বপ্নভঙ্গ
লঙ্কার কাছে হেরে টাইগ্রেসদের সেমির স্বপ্নভঙ্গ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এ কে আজাদ যে আওয়ামী লীগ নেতা, তা সর্বজনস্বীকৃত : নায়াব ইউসুফ
এ কে আজাদ যে আওয়ামী লীগ নেতা, তা সর্বজনস্বীকৃত : নায়াব ইউসুফ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কিশোরগঞ্জে ভর সকালে বাড়ির গেট কেটে ১৩ ভরি স্বর্ণালংকারসহ টাকা চুরি
কিশোরগঞ্জে ভর সকালে বাড়ির গেট কেটে ১৩ ভরি স্বর্ণালংকারসহ টাকা চুরি

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিএসজি ভক্তদের জন্য জোড়া সুসংবাদ ও দুঃসংবাদ
পিএসজি ভক্তদের জন্য জোড়া সুসংবাদ ও দুঃসংবাদ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৯ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠাল সরকার
৯ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠাল সরকার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারা গেলেন 'শোলে'র জেলার গোবর্ধন আসরানি
মারা গেলেন 'শোলে'র জেলার গোবর্ধন আসরানি

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজায় একদিনে ১৫৩ টন বোমা ফেলেছে ইসরায়েল: নেতানিয়াহু
গাজায় একদিনে ১৫৩ টন বোমা ফেলেছে ইসরায়েল: নেতানিয়াহু

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বুড়িমারী স্থলবন্দরে ৩ দিন আমদানি-রপ্তানি বন্ধ
বুড়িমারী স্থলবন্দরে ৩ দিন আমদানি-রপ্তানি বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ওপর আবারও শুল্কারোপের হুমকি ট্রাম্পের
ভারতের ওপর আবারও শুল্কারোপের হুমকি ট্রাম্পের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অতিরিক্ত দুই জজের বাংলোতে দুঃসাহসিক চুরি, আটক ৪
অতিরিক্ত দুই জজের বাংলোতে দুঃসাহসিক চুরি, আটক ৪

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রাম বন্দরে সিঅ্যান্ডএফ এজেন্টদের কর্মবিরতি প্রত্যাহার
চট্টগ্রাম বন্দরে সিঅ্যান্ডএফ এজেন্টদের কর্মবিরতি প্রত্যাহার

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমাদের একটু বেশি ধারাবাহিকতা তৈরি করতে হবে’
‘আমাদের একটু বেশি ধারাবাহিকতা তৈরি করতে হবে’

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চুলের রুক্ষতা দূর করার উপায়
চুলের রুক্ষতা দূর করার উপায়

৮ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

স্ত্রীসহ সাংবাদিক সুভাষ সিংহের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রীসহ সাংবাদিক সুভাষ সিংহের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবৈধ বালু উত্তোলনে নৌকাসহ আটক ১
অবৈধ বালু উত্তোলনে নৌকাসহ আটক ১

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

দূর মহাকাশে জন্ম নিল নতুন তারা
দূর মহাকাশে জন্ম নিল নতুন তারা

৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যান্ত্রিক ত্রুটিতে বড়পুকুরিয়া তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের সব ইউনিট বন্ধ
যান্ত্রিক ত্রুটিতে বড়পুকুরিয়া তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের সব ইউনিট বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগস্টে বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ডে ব্যয় বছর ব্যবধানে ১৯ শতাংশ বেড়েছে
আগস্টে বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ডে ব্যয় বছর ব্যবধানে ১৯ শতাংশ বেড়েছে

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নাটোরে আগুনে বসতবাড়ি পুড়ে ছাই
নাটোরে আগুনে বসতবাড়ি পুড়ে ছাই

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার আরও ১-২ বছর থাকবে : ইকবাল করিম ভূঁইয়া
বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার আরও ১-২ বছর থাকবে : ইকবাল করিম ভূঁইয়া

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বলিউডে কার আয় কত? অভিনেত্রীদের পারিশ্রমিক তালিকা প্রকাশ
বলিউডে কার আয় কত? অভিনেত্রীদের পারিশ্রমিক তালিকা প্রকাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সম্মানি বাড়িয়ে পুনঃনির্ধারণ
সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সম্মানি বাড়িয়ে পুনঃনির্ধারণ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আর্জেন্টিনাকে কাঁদিয়ে অনূর্ধ্ব–২০ বিশ্বকাপ শিরোপা জিতলো মরক্কো
আর্জেন্টিনাকে কাঁদিয়ে অনূর্ধ্ব–২০ বিশ্বকাপ শিরোপা জিতলো মরক্কো

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এ কে আজাদ যে আওয়ামী লীগ নেতা, তা সর্বজনস্বীকৃত : নায়াব ইউসুফ
এ কে আজাদ যে আওয়ামী লীগ নেতা, তা সর্বজনস্বীকৃত : নায়াব ইউসুফ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেলপথে নতুন উদ্যোগ সৌদির, চার ঘণ্টায় যাবে ১৫০০ কিমি
রেলপথে নতুন উদ্যোগ সৌদির, চার ঘণ্টায় যাবে ১৫০০ কিমি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠাল সরকার
৯ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠাল সরকার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পর্নোগ্রাফির সঙ্গে জড়িত বাংলাদেশি যুগল গ্রেফতার
পর্নোগ্রাফির সঙ্গে জড়িত বাংলাদেশি যুগল গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বপ্ন দেখতেই থাকুন, পরমাণু স্থাপনা ধ্বংসের দাবি নিয়ে ট্রাম্পকে খোঁচা খামেনির
স্বপ্ন দেখতেই থাকুন, পরমাণু স্থাপনা ধ্বংসের দাবি নিয়ে ট্রাম্পকে খোঁচা খামেনির

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে সেনাবাহিনীকে সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নিতে বললেন ইরানের সেনাপ্রধান
যে কারণে সেনাবাহিনীকে সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নিতে বললেন ইরানের সেনাপ্রধান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নবাবদের বংশধররা আজও ব্রিটিশদের পেনশন পাচ্ছেন, কিন্তু কত?
নবাবদের বংশধররা আজও ব্রিটিশদের পেনশন পাচ্ছেন, কিন্তু কত?

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যুদ্ধবিরতির মধ্যে এবার গাজায় ইসরায়েলের দুই সেনা নিহত
যুদ্ধবিরতির মধ্যে এবার গাজায় ইসরায়েলের দুই সেনা নিহত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জন্ম নিয়েই বাপের সঙ্গে পাল্লা দিও না: গোলাম পরওয়ার
জন্ম নিয়েই বাপের সঙ্গে পাল্লা দিও না: গোলাম পরওয়ার

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রতিরক্ষা জোরদারে ৮৮৫০ তরুণ-তরুণীকে প্রশিক্ষণ দেবে সরকার
প্রতিরক্ষা জোরদারে ৮৮৫০ তরুণ-তরুণীকে প্রশিক্ষণ দেবে সরকার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাবাহিনীকে দোষারোপ করে উচ্ছ্বাস জাতির স্নায়ুতন্ত্রে আঘাতের শামিল
সেনাবাহিনীকে দোষারোপ করে উচ্ছ্বাস জাতির স্নায়ুতন্ত্রে আঘাতের শামিল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীসহ সাংবাদিক সুভাষ সিংহের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রীসহ সাংবাদিক সুভাষ সিংহের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ হাজার এএসআই নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি
৪ হাজার এএসআই নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কানাডা থেকে রেকর্ডসংখ্যক ভারতীয় ফেরত পাঠানো হচ্ছে, নেপথ্যে যা...
কানাডা থেকে রেকর্ডসংখ্যক ভারতীয় ফেরত পাঠানো হচ্ছে, নেপথ্যে যা...

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইমিগ্রেশন কোর্টে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেফতার বাংলাদেশি নারী
ইমিগ্রেশন কোর্টে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেফতার বাংলাদেশি নারী

১৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নিয়োগবিধি পেল রেজিস্ট্রেশন ডিপার্টমেন্ট, সাব-রেজিস্ট্রাররা পদোন্নতি পাবেন শীর্ষপদ পর্যন্ত
নিয়োগবিধি পেল রেজিস্ট্রেশন ডিপার্টমেন্ট, সাব-রেজিস্ট্রাররা পদোন্নতি পাবেন শীর্ষপদ পর্যন্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে নিগারদের বাঁচা-মরার লড়াই আজ
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে নিগারদের বাঁচা-মরার লড়াই আজ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জবি ছাত্রদল নেতা খুন : এখনো মামলা হয়নি, থানায় অপেক্ষায় স্বজনরা
জবি ছাত্রদল নেতা খুন : এখনো মামলা হয়নি, থানায় অপেক্ষায় স্বজনরা

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে বগুড়াকে সিটি কর্পোরেশন ঘোষণা
আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে বগুড়াকে সিটি কর্পোরেশন ঘোষণা

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঋণ অবলোপন বিধিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন নির্দেশনা
ঋণ অবলোপন বিধিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন নির্দেশনা

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপের পূর্বাভাস
বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপের পূর্বাভাস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমান শাহর মৃত্যুর ঘটনায় হত্যা মামলা দায়েরের নির্দেশ
সালমান শাহর মৃত্যুর ঘটনায় হত্যা মামলা দায়েরের নির্দেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সীমান্তে ‘ভূতের আওয়াজ’ বাজিয়ে ভয় দেখাচ্ছে থাইল্যান্ড, জাতিসংঘে কম্বোডিয়ার অভিযোগ
সীমান্তে ‘ভূতের আওয়াজ’ বাজিয়ে ভয় দেখাচ্ছে থাইল্যান্ড, জাতিসংঘে কম্বোডিয়ার অভিযোগ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেবরের ছেলের সাথে ‘ব্রেকআপ’, কবজি কাটলেন দুই সন্তানের মা
দেবরের ছেলের সাথে ‘ব্রেকআপ’, কবজি কাটলেন দুই সন্তানের মা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হংকংয়ে সমুদ্রে ছিটকে পড়ল কার্গো প্লেন, নিহত ২
হংকংয়ে সমুদ্রে ছিটকে পড়ল কার্গো প্লেন, নিহত ২

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জানুয়ারিতে নির্বাচন চায় গণঅধিকার পরিষদ
জানুয়ারিতে নির্বাচন চায় গণঅধিকার পরিষদ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
গৃহিণী স্ত্রীকে রেস্টুরেন্ট ব্যবসায়ী দেখিয়ে গড়েছেন অঢেল সম্পদ
গৃহিণী স্ত্রীকে রেস্টুরেন্ট ব্যবসায়ী দেখিয়ে গড়েছেন অঢেল সম্পদ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে মরিয়া রুমিন ফারহানাসহ আটজন
বিএনপির প্রার্থী হতে মরিয়া রুমিন ফারহানাসহ আটজন

নগর জীবন

আদেশ জারির পর গণভোট
আদেশ জারির পর গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে এবার শিক্ষার্থীর রগ কাটা লাশ
চট্টগ্রামে এবার শিক্ষার্থীর রগ কাটা লাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

উপাদেয় হিরণ্ময় হাতিয়া
উপাদেয় হিরণ্ময় হাতিয়া

সম্পাদকীয়

আবারও ই-কমার্স প্রতারণা
আবারও ই-কমার্স প্রতারণা

পেছনের পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডে ভালো করার প্রত্যাশা আফঈদাদের
থাইল্যান্ডে ভালো করার প্রত্যাশা আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জামায়াত ক্ষমতায় এলে ফেরার আশঙ্কা আওয়ামী লীগের
জামায়াত ক্ষমতায় এলে ফেরার আশঙ্কা আওয়ামী লীগের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোগান্তির ১১৪ কিলোমিটার
ভোগান্তির ১১৪ কিলোমিটার

পেছনের পৃষ্ঠা

বাপের সঙ্গে পাল্লা দিতে যেয়ো না
বাপের সঙ্গে পাল্লা দিতে যেয়ো না

প্রথম পৃষ্ঠা

বিরোধী দল দমনই যার একমাত্র যোগ্যতা
বিরোধী দল দমনই যার একমাত্র যোগ্যতা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত জাতীয় পার্টি
ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত জাতীয় পার্টি

নগর জীবন

পর্নোগ্রাফিতে যুক্ত দম্পতি সিআইডির অভিযানে গ্রেপ্তার
পর্নোগ্রাফিতে যুক্ত দম্পতি সিআইডির অভিযানে গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় এনসিপির সভায় ককটেল বিস্ফোরণ
বগুড়ায় এনসিপির সভায় ককটেল বিস্ফোরণ

দেশগ্রাম

ভিক্টোরিয়া কলেজে সংঘর্ষ, আটক ২৪
ভিক্টোরিয়া কলেজে সংঘর্ষ, আটক ২৪

দেশগ্রাম

বিক্ষোভ মিছিল
বিক্ষোভ মিছিল

নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেপ্তার বাংলাদেশি নারী
যুক্তরাষ্ট্রে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেপ্তার বাংলাদেশি নারী

পেছনের পৃষ্ঠা

নীরব ঘাতক হাড়ক্ষয়
নীরব ঘাতক হাড়ক্ষয়

স্বাস্থ্য

শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন
শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন

সম্পাদকীয়

বিপর্যয় কাটবে কীভাবে
বিপর্যয় কাটবে কীভাবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আবারও আসতে পারে ১/১১
আবারও আসতে পারে ১/১১

নগর জীবন

আজই সিরিজ নিশ্চিত করতে চান মিরাজরা
আজই সিরিজ নিশ্চিত করতে চান মিরাজরা

মাঠে ময়দানে

প্রেমিকার ওপর ক্ষুব্ধ হয়ে খুন করেন মাহির
প্রেমিকার ওপর ক্ষুব্ধ হয়ে খুন করেন মাহির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতিবিদরা ঐক্য হারিয়ে ফেলছেন
রাজনীতিবিদরা ঐক্য হারিয়ে ফেলছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

আগাম শীতের সবজি চাষে স্বপ্ন বুনছেন কৃষক
আগাম শীতের সবজি চাষে স্বপ্ন বুনছেন কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

ট্রাইব্যুনালে শেখ হাসিনার আইনজীবীর যুক্তিতর্ক উপস্থাপন
ট্রাইব্যুনালে শেখ হাসিনার আইনজীবীর যুক্তিতর্ক উপস্থাপন

পেছনের পৃষ্ঠা

আমরণ অনশন চলছে
আমরণ অনশন চলছে

পেছনের পৃষ্ঠা

আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা
আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ মামলায় সাবেক প্রধান বিচারপতির জামিন আবেদন
পাঁচ মামলায় সাবেক প্রধান বিচারপতির জামিন আবেদন

নগর জীবন