শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৮ আগস্ট, ২০২০

হংকং : আন্দোলন নাকি অন্য কিছু

তুষার কণা খোন্দকার
প্রিন্ট ভার্সন
হংকং : আন্দোলন নাকি অন্য কিছু

ইউরোপ, আমেরিকা এবং তাদের মিত্ররা ইদানীং হংকংয়ের আন্দোলন ঘিরে চীনের বিরুদ্ধে আদাজল খেয়ে বৈরিতায় নেমেছে। পশ্চিমা দুনিয়ার ভাব দেখে মনে হচ্ছে হংকং চীনের অংশ নয় বরং এটি একটি স্বাধীন সার্বভৌম দেশ। পশ্চিমা দুনিয়ার কথাবার্তা শুনে মনে হয়, চীন গায়ের জোরে স্বাধীন সার্বভৌম হংকং দেশটি দখল করে রেখেছে। পশ্চিমা দুনিয়ার মনগড়া ভুল ধারণার বিপরীতে আমি সোজাসাপটা দুনিয়াকে একটি সত্য স্মরণ করিয়ে দিতে চাই। তা হচ্ছে হংকং চীনের অবিচ্ছেদ্য অংশ এ তথ্য ঐতিহাসিক সত্য। হংকংয়ের রাষ্ট্রীয় ও জাতিগত পরিচয় নিয়ে প্রতিষ্ঠিত সত্যের বিপরীতে গিয়ে নতুন কোনো তত্ত্ব কিংবা তথ্য প্রচার করার কোনো সুযোগ নেই। আমি সবাইকে বলব হংকং নিয়ে বাগ্বিত-া শুরু করার আগে আপনারা ইতিহাসের পাতা উল্টে প্রকৃত সত্য জেনে নিন। হংকং খ্রিস্টজন্মের ২০০ বছর আগে থেকে চীনের কীন সাম্রাজ্যের অংশ এবং চিরকাল ওটি চীনের অংশই ছিল। এরপর এক লাফে প্রায় ২০০০ বছর পেরিয়ে এসে হংকংয়ের ইতিহাসের নতুন মোড় নেওয়ার কারণ খুঁজতে গিয়ে দেখবেন উপনিবেশবাদী ব্রিটিশ দখলদারদের কুকীর্তির দুর্গন্ধ আপনাদের নাকে ঝাপটা মারবে। হংকং চীনের অবিচ্ছেদ্য অংশ ছিল এবং আজকের দিনে কোনো প্রশ্নের জন্ম না দিয়ে সেটি চীনের একটি প্রদেশ হিসেবে তার পরিচিতি পেতে পারত। কিন্তু ব্রিটিশদের উপনিবেশবাদী শাসনের সূচনা এবং ঔপনিবেশিক শাসন অবসানের প্রক্রিয়ার মধ্যে কিছু জাল-জালিয়াতি হংকংকে এখন একটি ইস্যু হিসেবে বিশ্বদরবারে দাঁড় করিয়ে দিয়েছে। হংকংয়ের বর্তমান বাস্তবতা বোঝার জন্য আজ থেকে প্রায় ১৮০ বছর আগের একটি ঘটনা আমাদের গুরুত্বসহকারে বিবেচনা করতে হবে। প্রথম আফিমযুদ্ধে পরাজিত চীন ১৮৪২ সালে নানজিং চুক্তির শর্ত অনুযায়ী হংকংকে ব্রিটিশদের হাতে তুলে দিতে বাধ্য হয়েছিল। এরপর দ্বিতীয় আফিমযুদ্ধে চীন আর একবার ব্রিটিশদের হাতে পরাজিত হওয়ার পরে ১৮৬০ সালে ব্রিটিশরা হংকংয়ের কাউলুন অংশ হাতিয়ে নিয়ে ওখানেও ব্রিটিশ সাম্রাজ্যের ঝান্ডা তুলে দেয়। ব্রিটিশরা প্রথম ও দ্বিতীয় আফিমযুদ্ধে চীনকে পরাজিত করে চীনের অবিচ্ছেদ্য অংশ হংকংকে জবরদস্তি হাতিয়ে নিয়ে নিজেদের ঔপনিবেশিক লালসা চরিতার্থ করেছিল এটি ঐতিহাসিক সত্য। হংকংকে ফিরে পাওয়ার জন্য চীন যুগের পর যুগ ব্রিটিশদের সঙ্গে ক্রমাগত দেনদরবার চালিয়ে গেছে। ১৮৬০ সালে ব্রিটিশদের হংকং দখলের প্রায় ১২৪ বছর পর ১৯৮৪ সালে সে সময়ের ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী মিসেস থ্যাচার তাঁদের উপনিবেশ হংকংকে চীনের হাতে তুলে দেওয়ার লক্ষ্যে চীনের সঙ্গে যৌথ ঘোষণা স্বাক্ষর করেন। তারই ধারাবাহিকতায় ১৯৯৭ সালে ব্রিটিশ শাসকরা হংকংকে শর্ত সাপেক্ষে চীনকে বুঝিয়ে দিয়েছিল। ব্রিটিশদের দেওয়া শর্তের আওতায় হংকং চীনের সঙ্গে যুক্ত হলো কিন্তু সেটি এক দেশ দুই নীতির আওতায়। ব্রিটিশদের রেখে যাওয়া এক দেশ দুই নীতির বিধিব্যবস্থার কারণে চীনের অংশ হওয়ার পরও হংকং নিজের মতো করে কিছু স্বাধীনতা ভোগ করে থাকে। এক দেশ দুই নীতির আওতায় হংকং বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থাসহ কয়েকটি আন্তর্জাতিক সংস্থায় তাদের সদস্যপদ আলাদাভাবে ধরে রেখেছে। চীনের অবিচ্ছেদ্য অংশ হংকংকে চীনের হাতে প্রত্যর্পণ করার রীতি পদ্ধতি নিয়ে ১৯৮৪ সালে শুরু করে অনেক দেনদরবারের পর ১৯৯৭ সালে হংকংকে চীনের হাতে তুলে দেওয়া হলো। ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক শাসনামলের অবসান ঘটিয়ে হংকংকে চীনের হাতে সমর্পণের সময় ব্রিটিশরা কায়দা করে এক দেশ দুই নীতি নামে সোনার পাথরবাটি দিয়ে গেল। সোনার পাথরবাটি বলছি এ কারণে যে, এক দেশের ভিতর দুই রকমের শাসন সত্যি অসম্ভব। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর চীনের মূল অধিবাসীদের অনেকে চীন থেকে এসে হংকংয়ে বসবাস শুরু করেছে। ১৯৯৭ সালের পর হংকং ঔপনিবেশিক শাসন থেকে মুক্ত হওয়ার কারণে প্রচুর চীনা নাগরিক হংকংয়ে স্থায়ী অথবা সাময়িক সময়ের জন্য বসবাস করে অভ্যস্ত। হংকংয়ে চীনের মূল ভূখন্ডের অধিবাসীর সংখ্যা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে ব্রিটিশদের রেখে যাওয়া এক দেশ দুই নীতি ধীরে ধীরে অচল হয়ে পড়েছে। একজন চীনা নাগরিক যতক্ষণ হংকংয়ে বাস করবে সে হংকংয়ের আইন অনুযায়ী চলবে আবার স্টিমারে চড়ে কয়েক ঘণ্টায় সাগরের খাড়ি পাড়ি দিয়ে চীনের মূল ভূখন্ডে প্রবেশ করলে সে চীনের মূল ভূখন্ডের আইনের আওতায় আসবে- এটি আমার কাছে অনেকটা অসম্ভব বলে মনে হয়। সেজন্য বললাম হংকংয়ের জন্য এক দেশ দুই নীতি মেনে চলা খুব একটা স্বস্তিদায়ক ব্যবস্থা নয়।

খুব কম আয়তনের ছোট্ট দ্বীপ হংকংয়ের জনসংখ্যা ৭০ লাখ। এ ৭০ লাখ মানুষ কি হংকংয়ের স্বাধীনতার দাবিতে সোচ্চার? তারা কি চীন থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে দেশটিকে স্বাধীন করতে আগ্রহী? হংকংয়ের সার্বিক অবস্থা বিবেচনা করে আমার কাছে কখনো বিষয়টি তেমন মনে হয়নি। হংকংয়ের মোট জনসংখ্যার ৯০ ভাগ চীনা বংশোদ্ভূত। তার মধ্যে যদি চীন থেকে বিচ্ছিন্ন হওয়ার মানসিকতা থাকত তাহলে তারা ঔপনিবেশিক শাসনামলের অবসান ঘটানোর সময়ই নিজেদের স্বাধীনতার দাবি সামনে নিয়ে আসত। বাস্তবে বিষয়টি কখনই তেমন ছিল না। ১৯৯৭ সালে ব্রিটিশ কলোনিয়াল শাসনামলের অবসানের পর হংকংয়ের বিচার বিভাগের স্বাধীনতা অক্ষুণ রাখা কিংবা শিক্ষাব্যবস্থার কিছু সংস্কার নিয়ে ছাত্ররা ছোটখাটো আন্দোলন করেছে। এ ধরনের দাবি নিয়ে পৃথিবীর সব দেশেই ছোট বড় আন্দোলনের ঢেউ ওঠে আবার তা নিজস্ব শাসনব্যবস্থার মধ্যে সমাধান হয়ে যায়। ২০০৩ সালে হংকং সরকার উত্থাপিত সিকিউরিটি বিল নিয়ে জনমনে অসন্তোষ দেখা দিলে সরকার আলোচনার মধ্য দিয়ে বিষয়টি মিটিয়ে ফেলেছিল। এরপর হংকংয়ের বিচার বিভাগের স্বাধীনতার প্রশ্নে প্রায় সারা বছরই টুকটাক আন্দোলন চলতে দেখেছি। ২০১৬ সাল পর্যন্ত ছাত্ররা শিক্ষাবিষয়ক কিছু দাবি নিয়ে আন্দোলন করছিল। হংকংয়ের শিক্ষাব্যবস্থা কিংবা বিচারব্যবস্থার ওপর চীনের নিয়ন্ত্রণ শিথিল করে স্বায়ত্তশাসনামলের পরিধি বাড়ানোর জন্য ছাত্ররা অনেক বছর ধরেই আন্দোলন সংগ্রাম করে আসছে। তাদের আন্দোলন সংগ্রাম চীন খুব একটা গায়ে মাখেনি আবার গায়ের জোরে তা দমনেরও তেমন চেষ্টা করেনি। বেশ কয়েক বছর ধরে ছাত্রদের আন্দোলন মংকক জেলায় খুব অল্প জায়গায় অবস্থান ধর্মঘটের মধ্যে সীমাবদ্ধ ছিল। হংকং শহরের অন্য কোথাও জনজীবনে এ আন্দোলনের ঢেউ লাগতে দেখিনি। পেশাগত কারণে বারবার হংকং যাওয়ার অভিজ্ঞতায় দেখেছি মংকক জেলার নির্দিষ্ট একটি জায়গায় ছাত্ররা যখন আন্দোলন চালিয়ে গেছে তখন হংকংয়ের অন্য সব এলাকা একেবারে নির্ঝঞ্ঝাট কর্মব্যস্ত দিন পার করেছে। ওখানে মাঝেমধ্যে আমি নিজেও কোথাও কোনো বাধার মুখে না পড়ে কর্মব্যস্ত দিন পার করেছি। দিন শেষে সন্ধ্যায় হোটেলের রুমে ফিরে বিবিসি কিংবা সিএনএন টেলিভিশন চ্যানেলে খবর দেখতে গিয়ে দেখেছি হংকং শহর প্রবল আন্দোলনে উত্তাল হয়ে উঠেছে। খবরের ধরন দেখে মনে হতো হংকংয়ের জনজীবন বুঝি ধসে পড়েছে। আসলে হংকংয়ের বাস্তব জীবনের চালচিত্রের সঙ্গে সেসব খবরের কোনো মিল ছিল না। সে সময় পশ্চিমা গণমাধ্যমের প্রচার-প্রোপাগান্ডার ধরন দেখে মনে হতো কোনো একটা শক্তি হংকংকে কেন্দ্র করে চীনকে বিব্রত করতে চাচ্ছে। ২০১৯ সালের জুনে ন্যাশনাল সিকিউরিটি আইনের কয়েকটি ধারা বাতিলের জন্য হংকংয়ের আন্দোলন তুঙ্গে ওঠে। এ আন্দোলনে বাইরের দুনিয়ার অনেকের মদদ আছে বলে চীন দাবি করে আসছে। আমরা বাংলাদেশের মানুষ বহু আন্দোলন সংগ্রামের প্রত্যক্ষ অভিজ্ঞতা থেকে জানি সংঘবদ্ধ আন্দোলনের জন্য যেমন সুনির্দিষ্ট রাজনৈতিক নেতৃত্বের প্রয়োজন আছে, তেমনি দিনের পর দিন আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার জন্য অর্থকড়ির জোগান দেওয়ার প্রশ্নও থাকে। চীন সংগত কারণে হংকংয়ের আন্দোলনের পেছনে বাইরের এক বা একাধিক শক্তির মদদ দেওয়ার অভিযোগ তুলেছে। অবস্থাদৃষ্টে মনে হয় চীনের অভিযোগ তুড়ি মেরে উড়িয়ে দেওয়ার মতো হালকা নয়। হংকংয়ের আন্দোলন মাথা চাড়া দিয়ে ওঠার প্রেক্ষাপটে গেল মে মাসে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প হংকংয়ের সঙ্গে আমেরিকার বিশেষ বাণিজ্যিক সুবিধা ছেঁটেকেটে নির্বাহী আদেশ জারি করেছেন। হংকং নিয়ে আমেরিকার বাড়াবাড়ি কি চীনের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে নাক গলানো নয়? হংকংকে ইস্যু বানিয়ে আমেরিকা যদি চীনের সার্বভৌমত্বের যাচ্ছেতাই তাচ্ছিল্য দেখায় তাহলে আমেরিকার সার্বভৌমত্বের প্রতি একতরফা সম্মান দেখানো চীন কিংবা দুনিয়ার অন্য কোনো দেশের জন্য আর বাধ্যবাধকতা থাকে না। হংকংয়ের বিষয়ে আমেরিকার কথাবার্তা শুনে মনে হয় আমেরিকা ভুলে গেছে হংকং একটি স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্র নয়। আবারও জোর দিয়ে বলছি, হংকং চীনের অবিচ্ছেদ্য অংশ। কোনো দেশের অবিচ্ছেদ্য অংশে ঝামেলা পাকানো কিংবা ঝামেলার গন্ধ শুঁকে বের করে তাতে মদদ দেওয়া কোনো সভ্য রীতি হতে পারে না।

আমেরিকায় মূল ভূখন্ডে গেল ২৬ মে থেকে ‘কালো জীবনেরও মূল্য আছে; ব্ল্যাক লাইভস ম্যাটার’ আন্দোলন চলছে। মানবাধিকারের প্রশ্ন সামনে রেখে পৃথিবীর বহু দেশ আমেরিকাবাসীর এ আন্দোলনে নীতিগত সমর্থন দিয়ে আসছে। মে মাসে জর্জ ফ্লয়েড নামে একজন কালো আমেরিকানকে দেশটির সাদা পুলিশ গলার ওপর হাঁটু চেপে ধরে শ্বাসরোধে হত্যা করেছে। এ হত্যাকান্ডের প্রতিবাদ করতে গিয়ে আমেরিকা উত্তাল হয়ে উঠেছে যা কিছুতেই থামছে না। এ অবস্থার সুযোগ নিয়ে চীন কি আমেরিকার কালো সংখ্যাগরিষ্ঠ রাজ্যগুলোকে স্বাধীনতার ঝান্ডা উড়িয়ে দিতে বলেছে? আমরা এখনো তেমন ঘটনা ঘটতে দেখিনি। আমেরিকার সাদা পুলিশের বর্ণবাদী নিষ্ঠুরতা বন্ধ করা উচিত এ কথা কূটনৈতিক শিষ্টাচারের আওতায় শালীনভাবে হাজারবার বলা যায়। আমেরিকার পাশের দেশ কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো তাঁর পার্লামেন্ট ভবনের সামনে হাঁটু গেড়ে বসে নিহত আমেরিকার বর্ণবাদী সাদা পুলিশের নিষ্ঠুর হত্যাযজ্ঞের শিকার জর্জ ফ্লয়েডের প্রতি সম্মান জানিয়ে আন্দোলনকারীদের সঙ্গে একাত্মতা প্রকাশ করেছেন। তার অর্থ এই নয় যে, তিনি আমেরিকার মূল ভূখন্ডে বিচ্ছিন্নতাবাদ সৃষ্টি করতে চাচ্ছেন। জাস্টিন ট্রুডো কূটনৈতিক শিষ্টাচার মেনে মানবাধিকারের বার্তা ছড়িয়ে দেওয়ার লক্ষ্যে বর্ণবাদী ঘটনার প্রতিবাদ করেছেন। কিন্তু হংকং প্রসঙ্গে আমেরিকার প্রেসিডেন্ট এবং তাঁর পোষ্য পররাষ্ট্রমন্ত্রী যে ভাষায় চোখ রাঙিয়ে কথা বলছেন তা কূটনৈতিক শিষ্টাচারের গুরুতর লঙ্ঘন। আমি আশা করব, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প ও মাইক পম্পেও নিজেদের কাজের অসংগতি নিজেরাই বুঝতে পারবেন। আমেরিকার শীর্ষ প্রশাসন চীনের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্বের প্রতি সম্মান দেখালে চীন একা নয়, সারা দুনিয়াই আমেরিকার সার্বভৌমত্বের প্রতি শ্রদ্ধাশীল থাকবে।

                লেখক : কথাসাহিত্যিক।

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বশেষ খবর
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান
আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন
ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন
আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ
ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা
নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান
জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন
ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার
কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ
সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা
অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে মামলা
বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা