শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৮ আগস্ট, ২০২০

হংকং : আন্দোলন নাকি অন্য কিছু

তুষার কণা খোন্দকার
প্রিন্ট ভার্সন
হংকং : আন্দোলন নাকি অন্য কিছু

ইউরোপ, আমেরিকা এবং তাদের মিত্ররা ইদানীং হংকংয়ের আন্দোলন ঘিরে চীনের বিরুদ্ধে আদাজল খেয়ে বৈরিতায় নেমেছে। পশ্চিমা দুনিয়ার ভাব দেখে মনে হচ্ছে হংকং চীনের অংশ নয় বরং এটি একটি স্বাধীন সার্বভৌম দেশ। পশ্চিমা দুনিয়ার কথাবার্তা শুনে মনে হয়, চীন গায়ের জোরে স্বাধীন সার্বভৌম হংকং দেশটি দখল করে রেখেছে। পশ্চিমা দুনিয়ার মনগড়া ভুল ধারণার বিপরীতে আমি সোজাসাপটা দুনিয়াকে একটি সত্য স্মরণ করিয়ে দিতে চাই। তা হচ্ছে হংকং চীনের অবিচ্ছেদ্য অংশ এ তথ্য ঐতিহাসিক সত্য। হংকংয়ের রাষ্ট্রীয় ও জাতিগত পরিচয় নিয়ে প্রতিষ্ঠিত সত্যের বিপরীতে গিয়ে নতুন কোনো তত্ত্ব কিংবা তথ্য প্রচার করার কোনো সুযোগ নেই। আমি সবাইকে বলব হংকং নিয়ে বাগ্বিত-া শুরু করার আগে আপনারা ইতিহাসের পাতা উল্টে প্রকৃত সত্য জেনে নিন। হংকং খ্রিস্টজন্মের ২০০ বছর আগে থেকে চীনের কীন সাম্রাজ্যের অংশ এবং চিরকাল ওটি চীনের অংশই ছিল। এরপর এক লাফে প্রায় ২০০০ বছর পেরিয়ে এসে হংকংয়ের ইতিহাসের নতুন মোড় নেওয়ার কারণ খুঁজতে গিয়ে দেখবেন উপনিবেশবাদী ব্রিটিশ দখলদারদের কুকীর্তির দুর্গন্ধ আপনাদের নাকে ঝাপটা মারবে। হংকং চীনের অবিচ্ছেদ্য অংশ ছিল এবং আজকের দিনে কোনো প্রশ্নের জন্ম না দিয়ে সেটি চীনের একটি প্রদেশ হিসেবে তার পরিচিতি পেতে পারত। কিন্তু ব্রিটিশদের উপনিবেশবাদী শাসনের সূচনা এবং ঔপনিবেশিক শাসন অবসানের প্রক্রিয়ার মধ্যে কিছু জাল-জালিয়াতি হংকংকে এখন একটি ইস্যু হিসেবে বিশ্বদরবারে দাঁড় করিয়ে দিয়েছে। হংকংয়ের বর্তমান বাস্তবতা বোঝার জন্য আজ থেকে প্রায় ১৮০ বছর আগের একটি ঘটনা আমাদের গুরুত্বসহকারে বিবেচনা করতে হবে। প্রথম আফিমযুদ্ধে পরাজিত চীন ১৮৪২ সালে নানজিং চুক্তির শর্ত অনুযায়ী হংকংকে ব্রিটিশদের হাতে তুলে দিতে বাধ্য হয়েছিল। এরপর দ্বিতীয় আফিমযুদ্ধে চীন আর একবার ব্রিটিশদের হাতে পরাজিত হওয়ার পরে ১৮৬০ সালে ব্রিটিশরা হংকংয়ের কাউলুন অংশ হাতিয়ে নিয়ে ওখানেও ব্রিটিশ সাম্রাজ্যের ঝান্ডা তুলে দেয়। ব্রিটিশরা প্রথম ও দ্বিতীয় আফিমযুদ্ধে চীনকে পরাজিত করে চীনের অবিচ্ছেদ্য অংশ হংকংকে জবরদস্তি হাতিয়ে নিয়ে নিজেদের ঔপনিবেশিক লালসা চরিতার্থ করেছিল এটি ঐতিহাসিক সত্য। হংকংকে ফিরে পাওয়ার জন্য চীন যুগের পর যুগ ব্রিটিশদের সঙ্গে ক্রমাগত দেনদরবার চালিয়ে গেছে। ১৮৬০ সালে ব্রিটিশদের হংকং দখলের প্রায় ১২৪ বছর পর ১৯৮৪ সালে সে সময়ের ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী মিসেস থ্যাচার তাঁদের উপনিবেশ হংকংকে চীনের হাতে তুলে দেওয়ার লক্ষ্যে চীনের সঙ্গে যৌথ ঘোষণা স্বাক্ষর করেন। তারই ধারাবাহিকতায় ১৯৯৭ সালে ব্রিটিশ শাসকরা হংকংকে শর্ত সাপেক্ষে চীনকে বুঝিয়ে দিয়েছিল। ব্রিটিশদের দেওয়া শর্তের আওতায় হংকং চীনের সঙ্গে যুক্ত হলো কিন্তু সেটি এক দেশ দুই নীতির আওতায়। ব্রিটিশদের রেখে যাওয়া এক দেশ দুই নীতির বিধিব্যবস্থার কারণে চীনের অংশ হওয়ার পরও হংকং নিজের মতো করে কিছু স্বাধীনতা ভোগ করে থাকে। এক দেশ দুই নীতির আওতায় হংকং বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থাসহ কয়েকটি আন্তর্জাতিক সংস্থায় তাদের সদস্যপদ আলাদাভাবে ধরে রেখেছে। চীনের অবিচ্ছেদ্য অংশ হংকংকে চীনের হাতে প্রত্যর্পণ করার রীতি পদ্ধতি নিয়ে ১৯৮৪ সালে শুরু করে অনেক দেনদরবারের পর ১৯৯৭ সালে হংকংকে চীনের হাতে তুলে দেওয়া হলো। ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক শাসনামলের অবসান ঘটিয়ে হংকংকে চীনের হাতে সমর্পণের সময় ব্রিটিশরা কায়দা করে এক দেশ দুই নীতি নামে সোনার পাথরবাটি দিয়ে গেল। সোনার পাথরবাটি বলছি এ কারণে যে, এক দেশের ভিতর দুই রকমের শাসন সত্যি অসম্ভব। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর চীনের মূল অধিবাসীদের অনেকে চীন থেকে এসে হংকংয়ে বসবাস শুরু করেছে। ১৯৯৭ সালের পর হংকং ঔপনিবেশিক শাসন থেকে মুক্ত হওয়ার কারণে প্রচুর চীনা নাগরিক হংকংয়ে স্থায়ী অথবা সাময়িক সময়ের জন্য বসবাস করে অভ্যস্ত। হংকংয়ে চীনের মূল ভূখন্ডের অধিবাসীর সংখ্যা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে ব্রিটিশদের রেখে যাওয়া এক দেশ দুই নীতি ধীরে ধীরে অচল হয়ে পড়েছে। একজন চীনা নাগরিক যতক্ষণ হংকংয়ে বাস করবে সে হংকংয়ের আইন অনুযায়ী চলবে আবার স্টিমারে চড়ে কয়েক ঘণ্টায় সাগরের খাড়ি পাড়ি দিয়ে চীনের মূল ভূখন্ডে প্রবেশ করলে সে চীনের মূল ভূখন্ডের আইনের আওতায় আসবে- এটি আমার কাছে অনেকটা অসম্ভব বলে মনে হয়। সেজন্য বললাম হংকংয়ের জন্য এক দেশ দুই নীতি মেনে চলা খুব একটা স্বস্তিদায়ক ব্যবস্থা নয়।

খুব কম আয়তনের ছোট্ট দ্বীপ হংকংয়ের জনসংখ্যা ৭০ লাখ। এ ৭০ লাখ মানুষ কি হংকংয়ের স্বাধীনতার দাবিতে সোচ্চার? তারা কি চীন থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে দেশটিকে স্বাধীন করতে আগ্রহী? হংকংয়ের সার্বিক অবস্থা বিবেচনা করে আমার কাছে কখনো বিষয়টি তেমন মনে হয়নি। হংকংয়ের মোট জনসংখ্যার ৯০ ভাগ চীনা বংশোদ্ভূত। তার মধ্যে যদি চীন থেকে বিচ্ছিন্ন হওয়ার মানসিকতা থাকত তাহলে তারা ঔপনিবেশিক শাসনামলের অবসান ঘটানোর সময়ই নিজেদের স্বাধীনতার দাবি সামনে নিয়ে আসত। বাস্তবে বিষয়টি কখনই তেমন ছিল না। ১৯৯৭ সালে ব্রিটিশ কলোনিয়াল শাসনামলের অবসানের পর হংকংয়ের বিচার বিভাগের স্বাধীনতা অক্ষুণ রাখা কিংবা শিক্ষাব্যবস্থার কিছু সংস্কার নিয়ে ছাত্ররা ছোটখাটো আন্দোলন করেছে। এ ধরনের দাবি নিয়ে পৃথিবীর সব দেশেই ছোট বড় আন্দোলনের ঢেউ ওঠে আবার তা নিজস্ব শাসনব্যবস্থার মধ্যে সমাধান হয়ে যায়। ২০০৩ সালে হংকং সরকার উত্থাপিত সিকিউরিটি বিল নিয়ে জনমনে অসন্তোষ দেখা দিলে সরকার আলোচনার মধ্য দিয়ে বিষয়টি মিটিয়ে ফেলেছিল। এরপর হংকংয়ের বিচার বিভাগের স্বাধীনতার প্রশ্নে প্রায় সারা বছরই টুকটাক আন্দোলন চলতে দেখেছি। ২০১৬ সাল পর্যন্ত ছাত্ররা শিক্ষাবিষয়ক কিছু দাবি নিয়ে আন্দোলন করছিল। হংকংয়ের শিক্ষাব্যবস্থা কিংবা বিচারব্যবস্থার ওপর চীনের নিয়ন্ত্রণ শিথিল করে স্বায়ত্তশাসনামলের পরিধি বাড়ানোর জন্য ছাত্ররা অনেক বছর ধরেই আন্দোলন সংগ্রাম করে আসছে। তাদের আন্দোলন সংগ্রাম চীন খুব একটা গায়ে মাখেনি আবার গায়ের জোরে তা দমনেরও তেমন চেষ্টা করেনি। বেশ কয়েক বছর ধরে ছাত্রদের আন্দোলন মংকক জেলায় খুব অল্প জায়গায় অবস্থান ধর্মঘটের মধ্যে সীমাবদ্ধ ছিল। হংকং শহরের অন্য কোথাও জনজীবনে এ আন্দোলনের ঢেউ লাগতে দেখিনি। পেশাগত কারণে বারবার হংকং যাওয়ার অভিজ্ঞতায় দেখেছি মংকক জেলার নির্দিষ্ট একটি জায়গায় ছাত্ররা যখন আন্দোলন চালিয়ে গেছে তখন হংকংয়ের অন্য সব এলাকা একেবারে নির্ঝঞ্ঝাট কর্মব্যস্ত দিন পার করেছে। ওখানে মাঝেমধ্যে আমি নিজেও কোথাও কোনো বাধার মুখে না পড়ে কর্মব্যস্ত দিন পার করেছি। দিন শেষে সন্ধ্যায় হোটেলের রুমে ফিরে বিবিসি কিংবা সিএনএন টেলিভিশন চ্যানেলে খবর দেখতে গিয়ে দেখেছি হংকং শহর প্রবল আন্দোলনে উত্তাল হয়ে উঠেছে। খবরের ধরন দেখে মনে হতো হংকংয়ের জনজীবন বুঝি ধসে পড়েছে। আসলে হংকংয়ের বাস্তব জীবনের চালচিত্রের সঙ্গে সেসব খবরের কোনো মিল ছিল না। সে সময় পশ্চিমা গণমাধ্যমের প্রচার-প্রোপাগান্ডার ধরন দেখে মনে হতো কোনো একটা শক্তি হংকংকে কেন্দ্র করে চীনকে বিব্রত করতে চাচ্ছে। ২০১৯ সালের জুনে ন্যাশনাল সিকিউরিটি আইনের কয়েকটি ধারা বাতিলের জন্য হংকংয়ের আন্দোলন তুঙ্গে ওঠে। এ আন্দোলনে বাইরের দুনিয়ার অনেকের মদদ আছে বলে চীন দাবি করে আসছে। আমরা বাংলাদেশের মানুষ বহু আন্দোলন সংগ্রামের প্রত্যক্ষ অভিজ্ঞতা থেকে জানি সংঘবদ্ধ আন্দোলনের জন্য যেমন সুনির্দিষ্ট রাজনৈতিক নেতৃত্বের প্রয়োজন আছে, তেমনি দিনের পর দিন আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার জন্য অর্থকড়ির জোগান দেওয়ার প্রশ্নও থাকে। চীন সংগত কারণে হংকংয়ের আন্দোলনের পেছনে বাইরের এক বা একাধিক শক্তির মদদ দেওয়ার অভিযোগ তুলেছে। অবস্থাদৃষ্টে মনে হয় চীনের অভিযোগ তুড়ি মেরে উড়িয়ে দেওয়ার মতো হালকা নয়। হংকংয়ের আন্দোলন মাথা চাড়া দিয়ে ওঠার প্রেক্ষাপটে গেল মে মাসে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প হংকংয়ের সঙ্গে আমেরিকার বিশেষ বাণিজ্যিক সুবিধা ছেঁটেকেটে নির্বাহী আদেশ জারি করেছেন। হংকং নিয়ে আমেরিকার বাড়াবাড়ি কি চীনের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে নাক গলানো নয়? হংকংকে ইস্যু বানিয়ে আমেরিকা যদি চীনের সার্বভৌমত্বের যাচ্ছেতাই তাচ্ছিল্য দেখায় তাহলে আমেরিকার সার্বভৌমত্বের প্রতি একতরফা সম্মান দেখানো চীন কিংবা দুনিয়ার অন্য কোনো দেশের জন্য আর বাধ্যবাধকতা থাকে না। হংকংয়ের বিষয়ে আমেরিকার কথাবার্তা শুনে মনে হয় আমেরিকা ভুলে গেছে হংকং একটি স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্র নয়। আবারও জোর দিয়ে বলছি, হংকং চীনের অবিচ্ছেদ্য অংশ। কোনো দেশের অবিচ্ছেদ্য অংশে ঝামেলা পাকানো কিংবা ঝামেলার গন্ধ শুঁকে বের করে তাতে মদদ দেওয়া কোনো সভ্য রীতি হতে পারে না।

আমেরিকায় মূল ভূখন্ডে গেল ২৬ মে থেকে ‘কালো জীবনেরও মূল্য আছে; ব্ল্যাক লাইভস ম্যাটার’ আন্দোলন চলছে। মানবাধিকারের প্রশ্ন সামনে রেখে পৃথিবীর বহু দেশ আমেরিকাবাসীর এ আন্দোলনে নীতিগত সমর্থন দিয়ে আসছে। মে মাসে জর্জ ফ্লয়েড নামে একজন কালো আমেরিকানকে দেশটির সাদা পুলিশ গলার ওপর হাঁটু চেপে ধরে শ্বাসরোধে হত্যা করেছে। এ হত্যাকান্ডের প্রতিবাদ করতে গিয়ে আমেরিকা উত্তাল হয়ে উঠেছে যা কিছুতেই থামছে না। এ অবস্থার সুযোগ নিয়ে চীন কি আমেরিকার কালো সংখ্যাগরিষ্ঠ রাজ্যগুলোকে স্বাধীনতার ঝান্ডা উড়িয়ে দিতে বলেছে? আমরা এখনো তেমন ঘটনা ঘটতে দেখিনি। আমেরিকার সাদা পুলিশের বর্ণবাদী নিষ্ঠুরতা বন্ধ করা উচিত এ কথা কূটনৈতিক শিষ্টাচারের আওতায় শালীনভাবে হাজারবার বলা যায়। আমেরিকার পাশের দেশ কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো তাঁর পার্লামেন্ট ভবনের সামনে হাঁটু গেড়ে বসে নিহত আমেরিকার বর্ণবাদী সাদা পুলিশের নিষ্ঠুর হত্যাযজ্ঞের শিকার জর্জ ফ্লয়েডের প্রতি সম্মান জানিয়ে আন্দোলনকারীদের সঙ্গে একাত্মতা প্রকাশ করেছেন। তার অর্থ এই নয় যে, তিনি আমেরিকার মূল ভূখন্ডে বিচ্ছিন্নতাবাদ সৃষ্টি করতে চাচ্ছেন। জাস্টিন ট্রুডো কূটনৈতিক শিষ্টাচার মেনে মানবাধিকারের বার্তা ছড়িয়ে দেওয়ার লক্ষ্যে বর্ণবাদী ঘটনার প্রতিবাদ করেছেন। কিন্তু হংকং প্রসঙ্গে আমেরিকার প্রেসিডেন্ট এবং তাঁর পোষ্য পররাষ্ট্রমন্ত্রী যে ভাষায় চোখ রাঙিয়ে কথা বলছেন তা কূটনৈতিক শিষ্টাচারের গুরুতর লঙ্ঘন। আমি আশা করব, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প ও মাইক পম্পেও নিজেদের কাজের অসংগতি নিজেরাই বুঝতে পারবেন। আমেরিকার শীর্ষ প্রশাসন চীনের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্বের প্রতি সম্মান দেখালে চীন একা নয়, সারা দুনিয়াই আমেরিকার সার্বভৌমত্বের প্রতি শ্রদ্ধাশীল থাকবে।

                লেখক : কথাসাহিত্যিক।

এই বিভাগের আরও খবর
বস্ত্র খাত হুমকিতে
বস্ত্র খাত হুমকিতে
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
পীরের সোহবতে প্রজ্ঞাবান আলেম
পীরের সোহবতে প্রজ্ঞাবান আলেম
লাল বাহাদুর শাস্ত্রীর ‘ছোটি সি কাম’
লাল বাহাদুর শাস্ত্রীর ‘ছোটি সি কাম’
সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি
সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি
বৈদেশিক মিশন
বৈদেশিক মিশন
আইনশৃঙ্খলা
আইনশৃঙ্খলা
আল্লাহর নামে অসত্য কসম গুনাহের কাজ
আল্লাহর নামে অসত্য কসম গুনাহের কাজ
অধ্যাত্ম প্রেম
অধ্যাত্ম প্রেম
নৈতিক মূল্যবোধের অবক্ষয়
নৈতিক মূল্যবোধের অবক্ষয়
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
অন্যায় দেখে চুপ থাকাও অন্যায়
অন্যায় দেখে চুপ থাকাও অন্যায়
সর্বশেষ খবর
মাদরাসা শিক্ষার্থীদের ইংরেজি চর্চা করা উচিত: ধর্ম উপদেষ্টা
মাদরাসা শিক্ষার্থীদের ইংরেজি চর্চা করা উচিত: ধর্ম উপদেষ্টা

২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দক্ষতা দিবসে ১১ তরুণ পেলেন জাতীয় পুরস্কার
দক্ষতা দিবসে ১১ তরুণ পেলেন জাতীয় পুরস্কার

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

৫ দিনের রিমান্ডে ফিল হিন্দাল শারক্বীয়ার প্রধান নেতা মাহফুজ
৫ দিনের রিমান্ডে ফিল হিন্দাল শারক্বীয়ার প্রধান নেতা মাহফুজ

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ জুলাই)

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

সুন্দরগঞ্জে মোটরসাইকেল-সিএনজি সংঘর্ষে নিহত ১
সুন্দরগঞ্জে মোটরসাইকেল-সিএনজি সংঘর্ষে নিহত ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুধে ঘুমের ওষুধ মিশিয়ে কিশোরী ধর্ষণ, যাবজ্জীবন সাজা
দুধে ঘুমের ওষুধ মিশিয়ে কিশোরী ধর্ষণ, যাবজ্জীবন সাজা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামসহ পাঁচ জেলায় ২০ জুলাই পরিবহণ ধর্মঘট
চট্টগ্রামসহ পাঁচ জেলায় ২০ জুলাই পরিবহণ ধর্মঘট

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সিলেবাস সংস্কারে ইউনিসেফের সঙ্গে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের চুক্তি
সিলেবাস সংস্কারে ইউনিসেফের সঙ্গে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের চুক্তি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুক ও মোবাইল ব্যাংকিং হ্যাক করে চলত প্রতারণা, গ্রেফতার ৪
ফেসবুক ও মোবাইল ব্যাংকিং হ্যাক করে চলত প্রতারণা, গ্রেফতার ৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থী সেবায় বাউবির সমন্বিত পরিকল্পনা
শিক্ষার্থী সেবায় বাউবির সমন্বিত পরিকল্পনা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভালুকায় মা ও দুই শিশুকে গলা কেটে হত্যা: গ্রেফতার দেবর নজরুল
ভালুকায় মা ও দুই শিশুকে গলা কেটে হত্যা: গ্রেফতার দেবর নজরুল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন ঠেকানোর জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : টুকু
নির্বাচন ঠেকানোর জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : টুকু

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জবি ছাত্রদলের তিন নেতাকে বহিষ্কার, দুইজনকে ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
জবি ছাত্রদলের তিন নেতাকে বহিষ্কার, দুইজনকে ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যশোরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ১৪ পরিবারকে সেনাবাহিনীর সহায়তা
যশোরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ১৪ পরিবারকে সেনাবাহিনীর সহায়তা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাইয়ে নারীদের সাহসী উত্থান উদযাপনে ঢাকায় মশাল মিছিল
জুলাইয়ে নারীদের সাহসী উত্থান উদযাপনে ঢাকায় মশাল মিছিল

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জবির প্রশাসনিক ভবনে শিক্ষার্থীদের তালা, অবরুদ্ধ উপাচার্য
জবির প্রশাসনিক ভবনে শিক্ষার্থীদের তালা, অবরুদ্ধ উপাচার্য

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রিট করেও পরিষদে আসছেন না পলাতক চেয়ারম্যানরা
রিট করেও পরিষদে আসছেন না পলাতক চেয়ারম্যানরা

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া
বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৮ বছর পর টেস্ট দলে ফিরলেন লিয়াম ডসন
৮ বছর পর টেস্ট দলে ফিরলেন লিয়াম ডসন

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে দুটি নৌকাসহ পাঁচ জেলে আটক
সুন্দরবনে দুটি নৌকাসহ পাঁচ জেলে আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল
মাদারীপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় নৌকাডুবিতে নিখোঁজ ১১
মালয়েশিয়ায় নৌকাডুবিতে নিখোঁজ ১১

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোখের নিচের ত্বকে সব প্রসাধনী নয়
চোখের নিচের ত্বকে সব প্রসাধনী নয়

৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দুই বিভাগে ভারি বৃষ্টির আভাস
দুই বিভাগে ভারি বৃষ্টির আভাস

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুন্দরবনে নিষিদ্ধ সময়ে মাছ ধরায় পাঁচ জেলে আটক
সুন্দরবনে নিষিদ্ধ সময়ে মাছ ধরায় পাঁচ জেলে আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢামেক হাসপাতালের সামনে থেকে দুই দালাল আটক
ঢামেক হাসপাতালের সামনে থেকে দুই দালাল আটক

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যা: আসামি মহিন দ্বিতীয় দফায় রিমান্ডে
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যা: আসামি মহিন দ্বিতীয় দফায় রিমান্ডে

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সরকারি হলো আরও এক বিদ্যালয়
সরকারি হলো আরও এক বিদ্যালয়

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে চাঁদাবাজি, ডাকাতি ও ছিনতাই প্রতিরোধে সভা
সোনারগাঁয়ে চাঁদাবাজি, ডাকাতি ও ছিনতাই প্রতিরোধে সভা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে
সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!
সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং
ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা
মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন
১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’
‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের
২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের
ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প
ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত
ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী
ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি
নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি
কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা
সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা

১৮ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের
বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই
এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ
ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা
৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস
বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে
নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জে ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড ৪ গ্রাম
সিরাজগঞ্জে ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড ৪ গ্রাম

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ
সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের আল্টিমেটামের তোয়াক্কা করে না রাশিয়া
ট্রাম্পের আল্টিমেটামের তোয়াক্কা করে না রাশিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বদলি আদেশ ছিঁড়ে এনবিআরের ১৪ কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত
বদলি আদেশ ছিঁড়ে এনবিআরের ১৪ কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে
ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!
হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ জুলাই)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুনির্দিষ্ট সময়েই নির্বাচনের দিকে যাচ্ছে অন্তর্বর্তী সরকার: প্রেস সচিব
সুনির্দিষ্ট সময়েই নির্বাচনের দিকে যাচ্ছে অন্তর্বর্তী সরকার: প্রেস সচিব

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফের প্রতিহিংসা রাজনীতিতে
ফের প্রতিহিংসা রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির
কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির

পেছনের পৃষ্ঠা

পারিবারিক দুর্নীতির প্রতিযোগিতা
পারিবারিক দুর্নীতির প্রতিযোগিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব
জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব

পেছনের পৃষ্ঠা

অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে
অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে

পেছনের পৃষ্ঠা

কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা
কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকাই চলচ্চিত্রে তারকাদের যত খেতাব
ঢাকাই চলচ্চিত্রে তারকাদের যত খেতাব

শোবিজ

প্রেমাদাসায় জিততে চায় টাইগাররা
প্রেমাদাসায় জিততে চায় টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

ওএমএস ডিলার নিয়োগে ঘুষবাণিজ্যের অভিযোগ খাদ্য নিয়ন্ত্রকের বিরুদ্ধে
ওএমএস ডিলার নিয়োগে ঘুষবাণিজ্যের অভিযোগ খাদ্য নিয়ন্ত্রকের বিরুদ্ধে

নগর জীবন

রাজ্জাকের মুখে চাচি ডাক শুনে আমি হতাশ : আনোয়ারা
রাজ্জাকের মুখে চাচি ডাক শুনে আমি হতাশ : আনোয়ারা

শোবিজ

বৃষ্টি হলেই ভোগান্তি ঢাকায়
বৃষ্টি হলেই ভোগান্তি ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

কোন্ডা ইউনিয়ন এখন বিরানভূমি
কোন্ডা ইউনিয়ন এখন বিরানভূমি

নগর জীবন

আলম আরা মিনুর ‘জানা ছিল না’
আলম আরা মিনুর ‘জানা ছিল না’

শোবিজ

ষড়যন্ত্রের জালে বন্দি গণতন্ত্র?
ষড়যন্ত্রের জালে বন্দি গণতন্ত্র?

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্যে নতুন অনৈক্য
ঐকমত্যে নতুন অনৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

দুশ্চিন্তায় মোহামেডান-আবাহনী
দুশ্চিন্তায় মোহামেডান-আবাহনী

মাঠে ময়দানে

দুই ঘণ্টায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ১২ রোগী ভর্তি
দুই ঘণ্টায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ১২ রোগী ভর্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

কারিনার রূপরহস্য
কারিনার রূপরহস্য

শোবিজ

পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি
পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি

পেছনের পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়া থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত
মালয়েশিয়া থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত

প্রথম পৃষ্ঠা

সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি
সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি

সম্পাদকীয়

সোহানের রাইডার্সের সামনে সাকিবের ক্যাপিটালস
সোহানের রাইডার্সের সামনে সাকিবের ক্যাপিটালস

মাঠে ময়দানে

ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান

সম্পাদকীয়

বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!
বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!

পেছনের পৃষ্ঠা

মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা
মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাডমিন্টনে ৫০০’র ওপরে ম্যাচ
ব্যাডমিন্টনে ৫০০’র ওপরে ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

ছাত্রলীগকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণার দাবি এবি পার্টির
ছাত্রলীগকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণার দাবি এবি পার্টির

পেছনের পৃষ্ঠা

নিবন্ধনপ্রত্যাশী রাজনৈতিক দলগুলোর যত ভুল
নিবন্ধনপ্রত্যাশী রাজনৈতিক দলগুলোর যত ভুল

প্রথম পৃষ্ঠা

রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালন করা হবে বুধবার
রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালন করা হবে বুধবার

পেছনের পৃষ্ঠা