শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১০ সেপ্টেম্বর, ২০২০ আপডেট:

আত্মহত্যার পথ বেছে নেন মিসেস জিন্নাহ

সুমন পালিত
প্রিন্ট ভার্সন
আত্মহত্যার পথ বেছে নেন মিসেস জিন্নাহ

পাকিস্তানের প্রতিষ্ঠাতা মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ ছিলেন সে যুগের সবচেয়ে কেতাদুরস্ত রাজনীতিক। বিলেতে ব্যারিস্টারি পড়তে গিয়ে তিনি ইউরোপীয়দের চেয়েও বেশি ইউরোপীয় হয়ে দেশে ফেরেন। পশ্চিমাদের মতোই জিন্নাহ আবেগের বদলে পেশাদারিত্বকে বেশি গুরুত্ব দিতেন। চলনে-বলনে খাওয়া-দাওয়ায় ছিল ইউরোপীয় ছাপ। জিন্নাহ বিয়ে করেন যে লেডি রতনবাঈকে, তিনিও ছিলেন সমান স্মার্ট। সে যুগে সুন্দরী প্রতিযোগিতার প্রচলন হয়নি। হলে হয়তো মিস রতনবাঈ তথা মিস রতি সহজেই মিস ইন্ডিয়া খেতাব পেতেন। বিশ্বসুন্দরী প্রতিযোগিতার সুযোগ থাকলে হয়তো লেডি রতিকে উপেক্ষা করা বিচারকদের জন্য কঠিন হয়ে দাঁড়াত। জিন্নাহ এবং লেডি রতিকে নিয়ে যারা লিখেছেন তাদের বর্ণনায় এসেছে- রতির অপূর্বসুন্দর শরীরে ঝলমল করত নীল বা গোলাপি রঙের পোশাক, কখনো তাতে থাকত সোনালি কারুকাজ। রুপা আর মারবেল পাথরের তৈরি সিগারেট হোল্ডারে গোঁজা বিদেশি সিগারেটের ধোঁয়া যখন ছাড়তেন রতি, তখন তাঁর ব্যক্তিত্ব আলাদা মাত্রা পেত। লেডি রতির চলাফেরা, আদবকায়দা তো চোখে পড়ার মতোই ছিল, কিন্তু চারপাশের মানুষের কাছে সবচেয়ে আকর্ষণীয় হয়ে উঠত তাঁর হাসি।

বিংশ শতাব্দীর প্রথম দিকে তো বটেই তার আগে থেকে ভারতবর্ষের ইউরোপিয়ান সমাজের মেয়েদের মধ্যে ধূমপানের প্রচলন ছিল। এ দেশে শুধু নয়, সারা দুনিয়ায় ধূমপানের সর্বনাশা অভ্যাস ছড়িয়ে দেওয়ার পেছনে ছিল ইউরোপীয় বণিকদের হাত। ভারতবর্ষে ধূমপানের শুরু মোগল সম্রাট মহামতি আকবরের আমলে। এ উপমহাদেশে প্রথম তামাক নিয়ে আসে পর্তুগিজ ব্যবসায়ীরা। ইউরোপ থেকে ভারতবর্ষে আসার নতুন পথ আবিষ্কৃত হয় পঞ্চদশ শতাব্দীতে। ষোড়শ শতাব্দীর শুরুর দিকে পর্তুগিজরা আসে দক্ষিণ ভারতের বিজাপুর রাজ্যে। সে সময় বিজাপুর রাজ্য ছিল মোগল আনুগত্যাধীনে। বিজাপুর সুলতানের দরবারে মোগল দূত ছিলেন সম্রাট আকবরের প্রিয়ভাজন আমলা আসাদ বেগ। যিনি ছিলেন একজন হেকিম। তিনি পর্তুগিজদের কাছ থেকে ধূমপান সম্পর্কে অবহিত হন। তারা মোগল দূতের কাছে ধূমপানকে বিভিন্ন রোগের ধন্বন্তরি ওষুধ হিসেবে উপস্থাপন করে। জানায়, এটি ক্লান্তিনাশক, তৃপ্তিদায়ক, স্বাস্থ্যকর ও ওষুধি গুণসম্পন্ন। আসাদ বেগ সিদ্ধান্ত নেন তিনি সম্রাট আকবরকে ধূমপানের উপকরণ উপহার দেবেন। এজন্য পাঁচ ফুট লম্বা একটি পাইপ সংগ্রহ করেন। পাইপটির দুই প্রান্ত ছিল মণিমুক্তা-সজ্জিত। তিনি বিজাপুরের সুলতানের কাছ থেকে সংগ্রহ করেন তামাক ভর্তির একটি ব্যাগ। রুপার থালায় করে এসব জিনিস হাজির করা হয় মোগল দরবারে। বিদেশি জিনিসের প্রতি সম্রাট আকবরের দুর্বলতা ছিল। তামাকের ব্যাপারেও তিনি আগ্রহী হয়ে ওঠেন। কিন্তু মোগল দরবারের প্রধান হেকিম ধূমপানে আপত্তি জানান। বলেন, বিদেশিদের কথা শুনে কোনো কিছু গ্রহণ করা উচিত নয়। কিন্তু শেষ পর্যন্ত পর্তুগিজদের কলাকৌশলের জয় হয়। সম্রাট ধূমপানে রাজি হন। ধূমপান দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে ভারতবর্ষে। অনুমান করা যায় ইউরোপীয়রা সারা দুনিয়ায় ধূমপান ছড়িয়েছে মিথ্যা প্রচারণা চালিয়ে। এটি ক্লান্তিনাশক, তৃপ্তিদায়ক, স্বাস্থ্যকর ওষুধি গুণসম্পন্ন জিনিস এমন ধোঁকা দিয়ে। ইউরোপীয়রা ধূমপান শিখেছিল রেড ইন্ডিয়ানদের কাছ থেকে।

আমাদের এ উপমহাদেশে নিজেদের আভিজাত্য প্রকাশে মোগল আমলাদের মধ্যে ধূমপানের প্রচলন হয়। এ দেশের ইংরেজ পুরুষ ও নারীদের প্রায় শতভাগ ছিল ধূমপায়ী। ধান ভানতে শিবের গীত গাওয়া আর নয়। বলছিলাম জিন্নাহর প্রেয়সী বধূ লেডি রতির কথা। জিন্নাহ তাঁকে ডাকতেন ‘রাত্তি’ বলে। তিনি এমন ধরনের পোশাক পরতেন যা উঁচুমহলের ইংরেজ ললনাদের জন্যও ছিল বিব্রতকর। খাজা রাজি হায়দার জিন্নাহ ও মিসেস জিন্নাহ সম্পর্কে লেখা ‘রাত্তি জিন্নাহ’ নামের বইতে একটি ঘটনার উল্লেখ করেছেন।

‘একবার বোম্বের গভর্নর উইলিংডন জিন্নাহ দম্পতিকে ডিনারের দাওয়াত দেন। লো-কাট পোশাক পরে লেডি রতি নিমন্ত্রণ রক্ষা করতে যান। খাবার টেবিলে বসার পর লেডি উইলিংডন নিজের সহচরকে বলেন, রতি জিন্নাহকে একটা শাল এনে দাও, সম্ভবত তাঁর শীত করছে। এটা শুনেই মিস্টার জিন্নাহ উঠে দাঁড়িয়ে বলেন, যদি আমার স্ত্রীর শীত লাগে তাহলে তিনি নিজেই শাল চেয়ে নেবেন। স্ত্রীকে নিয়ে ডাইনিং হল ছেড়ে বেরিয়ে আসেন জিন্নাহ। উইলিংডন যত দিন গভর্নর ছিলেন তত দিন আর গভর্নর হাউসে যাননি তিনি।’

খাজা রাজি হায়দারের বর্ণনায় বেশ কতকগুলো সত্য উঠে এসেছে। প্রথমত, জিন্নাহ যেমন ছিলেন ‘মোর ইউরোপিয়ান দ্যান এ ইউরোপিয়ান’- লেডি রতনবাঈও ছিলেন অভিন্ন। দ্বিতীয়ত, বোম্বের গভর্নরপতœী লেডি উইলিংডন লেডি রতির লো কাট পোশাকে নিজে বিব্রতবোধ করেন বলেই তাঁর সহচরকে নির্দেশ দেন একটি শাল এনে দিতে। জিন্নাহ লেডি উইলিংডনের এমন আচরণকে নিজের প্রিয়তমা স্ত্রীর জন্য অপমানজনক ভাবেন। গভর্নরপতœীর আচরণের ভদ্রোচিত প্রতিবাদ করে তিনি অনুষ্ঠান ছেড়ে চলে যান।

জিন্নাহ সে সময় ছিলেন মুসলিম লীগের সভাপতি। উপমহাদেশের মুসলমানদের এক বড় অংশের মাথার মণি। ইসলামে নারী তো দূরের কথা কোনো পুরুষের সংক্ষিপ্ত পোশাক পরে চলাফেরা অনুমোদনযোগ্য নয়। কোনো নারীর সংক্ষিপ্ত পোশাক পরার সুযোগ না থাকলেও জিন্নাহপতœী বলে কথা! তিনি ধর্মকে বেছে নিয়েছিলেন রাজনৈতিক উদ্দেশ্য পূরণের হাতিয়ার হিসেবে। তাঁর ব্যক্তিজীবন ছিল ধর্মবিমুক্ত। লেডি রতিকে ইসলামী বিধান অনুযায়ী বিয়ে করেন নিছক কৌশল হিসেবে। বিয়ের আগে লেডি রতি ইসলাম গ্রহণ করলেও তা ছিল আনুষ্ঠানিকতাসর্বস্ব। মুসলমান হওয়ার পর তাঁর নাম হয় মরিয়ম জিন্নাহ। কিন্তু লেডি রতি কখনই নিজের সে পরিচয় দেননি। পরিচয় দিতেন বাবা-মার দেওয়া রতনবাঈ বা রতি নামে। জিন্নাহও এ ব্যাপারে কখনো আপত্তি করেছেন, এমন কোনো তথ্য নেই।

জিন্নাহ ও লেডি রতির বয়সে ২৪ বছরের পার্থক্য ছাড়া অমিলের চেয়ে মিলই ছিল বেশি। দুজনই ছিলেন অসম্ভব জেদি ও স্পষ্টভাষী। জিন্নাহ কোনো ক্ষেত্রে হারতে পছন্দ করতেন না। অভিন্ন স্বভাবের অধিকারী ছিলেন লেডি রতি। চলনে-বলনে ইউরোপীয়দের চেয়ে বেশি ইউরোপীয় হলেও দুজনই ছিলেন দেশপ্রেমী। খাজা রাজি হায়দারের বইতে তার বর্ণনা দেওয়া হয়েছে অনন্যভাবে।

এক ভোজসভায় ভাইসরয় লর্ড রিডিংয়ের পাশে বসেন জিন্নাহপতœী লেডি রতি। কথায় কথায় জার্মানির প্রসঙ্গ ওঠে। লর্ড রিডিং বলেন, তিনি জার্মানি যেতে চান কিন্তু যুদ্ধের পরে জার্মানরা ব্রিটেনের লোকদের পছন্দ করবে না, তাই সেখানে যাওয়া যাচ্ছে না। রতি মুখের ওপরই বলে বসেন, ‘তো আপনি ভারতে কী করতে এসেছেন?’ ইঙ্গিতটা স্পষ্ট- ভারতীয়রাও তো আপনাদের পছন্দ করে না, তাহলে এ দেশে এসেছেন কেন?

শিলা রেড্ডির ‘মিস্টার অ্যান্ড মিসেস জিন্নাহ দ্য ম্যারেজ দ্যাট শুক ইন্ডিয়া’ বইতেও লেডি রতির ব্যক্তিত্বের পরিস্ফুটন ঘটেছে। তিনি লিখেছেন, ‘১৯১৮ সালে লর্ড চেমসফোর্ড দুজনকে সিমলার ভাইসরয় লজে খেতে ডেকেছেন। হাতজোড় করে ভারতীয় কায়দায় ভাইসরয়কে অভিবাদন জানান রতি। ভোজন শেষে চেমসফোর্ড রতিকে পরামর্শ দেন, তিনি যদি স্বামীর রাজনৈতিক ক্যারিয়ার আরও ফুলে ফেঁপে উঠুক এমনটি চান তাহলে সে রকমই করা উচিত যেমনটা রোমে থাকলে রোমের বাসিন্দারা করে থাকেন। রতি সঙ্গে সঙ্গেই জবাব দেন, ‘এক্সেলেন্সি! আমি তো ঠিক সেটাই করলাম, যেটা আপনি বলছেন! ভারতে আছি, তাই ভারতীয় কায়দায় আপনাকে অভিবাদন জানালাম’!

বয়সের পার্থক্য থাকলেও জিন্নাহ ও লেডি রতির পারস্পরিক ভালোবাসা ছিল নিখাদ। এ ভালোবাসায় নানা কারণে দুজনের মধ্যে দূরত্ব গড়ে ওঠে। জিন্নাহকে আইন পেশায় বোধগম্য কারণেই সময় দিতে হতো। ভারতবর্ষের সেরা আইনজীবী হিসেবে তিনি নিজেকে প্রতিষ্ঠা করেছিলেন যোগ্যতাবলে। মুসলিম লীগের শীর্ষ নেতা হিসেবে বলা যায় এককভাবে তাঁকে পাকিস্তান প্রতিষ্ঠার জন্য লড়তে হয়েছে। এজন্য স্ত্রী ও শিশু কন্যাকে তিনি সময় দিতে পারতেন না। জিন্নাহ স্ত্রীকে গভীরভাবে ভালোবাসলেও তিনি ছিলেন আবেগহীন মানুষ। ভারতের শীর্ষ ধনী পরিবারের মেয়ে রতি চাইতেন স্বামী তাঁকে সময় দেবেন। তাঁর সঙ্গে যোগ দেবেন সামাজিক অনুষ্ঠানে। কিন্তু তা সম্ভব হতো না জিন্নাহর আইন পেশার ব্যস্ততার কারণে। রাজনৈতিক ব্যস্ততার কারণেও রতিকে সময় দেওয়া প্রায়শই হয়ে উঠত না। সে কারণে অস্থিরতায় ভুগতেন জিন্নাহপত্নী।

জিন্নাহর একান্ত সচিব ছিলেন এম সি চাগলা। যিনি স্বাধীন ভারতে পররাষ্ট্রমন্ত্রী পদে অধিষ্ঠিত হন। তিনি তাঁর স্মৃতিকথা ‘রোজেজ ইন ডিসেম্বর’-এ তাঁর এককালীন বস মিস্টার জিন্নাহ ও লেডি রতি সম্পর্কে লিখেছেন, ‘আমি আর মি. জিন্নাহ যখন কোনো আইনি বিষয়ে আলোচনা করতাম, তখন অনেক সময় রতি একটু বেশিই সাজগোজ করে চলে আসতেন। তিনি জিন্নাহর টেবিলের ওপর উঠে বসে পা দোলাতেন। মনে হতো যে কখন জিন্নাহ কথাবার্তা শেষ করে তাঁকে নিয়ে বাইরে বের হবেন। মিস্টার জিন্নাহর মুখ দিয়ে অবশ্য একটা শব্দও বের হতো না। কোনোরকম বিরক্তি প্রকাশ না করেই তিনি নিজের মতো কাজ করে যেতেন। লেডি রতি যে সেখানে আছেন, তা তিনি দেখতেই পাননি।’

মিস্টার জিন্নাহ সময় দিতে না পারায় উভয়ের বন্ধু সুলেখক, সমাজসেবী ও রাজনীতিক কাঞ্জি দ্বারকাদাসের ওপর নির্ভরশীল হয়ে পড়েন লেডি রতি। তিনি কাঞ্জির কাছে প্রায়ই মনের দুঃখ প্রকাশ করতেন। বলা যায়, মানসিকভাবে অসুস্থ হয়ে পড়েন লেডি রতি। একবার শারীরিক অসুস্থতার পর ফ্রান্স থেকে লেডি রতি দেশে ফেরেন রাজপুতানা নামের জাহাজে চেপে। সে সময় তিনি জিন্নাহকে যে চিঠি লেখেন তাতে হতাশা ও দুঃখবোধের প্রচন্ড আবেগ প্রকাশ পেয়েছে। লেডি রতি স্বামীকে লেখেন, ‘আমার জন্য তুমি যা করেছ, তার জন্য অনেক ধন্যবাদ। আমি তোমাকে যতটা চেয়েছিলাম, আর কোনো পুরুষকে কোনো নারী বোধহয় অতটা কখনো চায়নি। তুমি আমাকে ওই ফুলটার মতো করেই মনে রেখ যেটা ছিঁড়ে এনেছিলে। যে ফুলটাকে তুমি পায়ে মাড়িয়ে দিয়েছ, সেটাকে মনে রাখার দরকার নেই।’ লেডি রতির শেষ দিনগুলো কেটেছে সীমাহীন বিষণœতায়। আবেগহীন অসম বয়সী স্বামীর কাছে তিনি হয়তো মনের দুঃখগুলোর প্রকাশ করতেন না অভিমান করে। বিয়ের ১০ বছর ১০ মাস পর মাত্র ২৯ বছর বয়সে মারা যান লেডি রতি। এটি অবশ্য স্বাভাবিক মৃত্যু ছিল না। হতাশার কশাঘাতে মানসিকভাবেও লেডি রতি ভেঙে পড়েছিলেন। ফলে তিনি বেছে নেন আত্মহত্যার পথ। কাঞ্জি দ্বারকাদাসের ভাষ্য অনুযায়ী অনেকটি ঘুমের বড়ি খেয়ে আত্মহত্যা করেন জিন্নাহপত্নী লেডি রতি।

লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক।

ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
অভিনন্দন টিম বাংলাদেশ
অভিনন্দন টিম বাংলাদেশ
বিনিয়োগে মন্দা
বিনিয়োগে মন্দা
অস্তিত্বসংকটে শুঁটকিশিল্প
অস্তিত্বসংকটে শুঁটকিশিল্প
দরুদ পাঠে সুরভিত জীবন
দরুদ পাঠে সুরভিত জীবন
আহা গ্রিন ক্লিন হেলদি সিটি!
আহা গ্রিন ক্লিন হেলদি সিটি!
আড়াই হাজার বছর আগের মাছচাষি
আড়াই হাজার বছর আগের মাছচাষি
মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে
মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে
পোশাক খাতে অস্থিরতা
পোশাক খাতে অস্থিরতা
চাপে নতি স্বীকার নয়
চাপে নতি স্বীকার নয়
শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন
শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন
তিন দেশের বিমানবন্দরে তিন ধরনের ব্যবহার
তিন দেশের বিমানবন্দরে তিন ধরনের ব্যবহার
কালো দাগ রেখেই নতুন বাংলাদেশের পথ চলা
কালো দাগ রেখেই নতুন বাংলাদেশের পথ চলা
সর্বশেষ খবর
ভারতে যৌন হয়রানির শিকার অস্ট্রেলিয়ার ২ নারী ক্রিকেটার
ভারতে যৌন হয়রানির শিকার অস্ট্রেলিয়ার ২ নারী ক্রিকেটার

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

সংঘাতের জন্য সবাই মুখিয়ে আছে : তথ্য উপদেষ্টা
সংঘাতের জন্য সবাই মুখিয়ে আছে : তথ্য উপদেষ্টা

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে কাভার্ডভ্যানসহ তেল ছিনতাই, গ্রেফতার ১
চট্টগ্রামে কাভার্ডভ্যানসহ তেল ছিনতাই, গ্রেফতার ১

৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সারাদেশে পুলিশের অভিযানে গ্রেফতার ১৮১২
সারাদেশে পুলিশের অভিযানে গ্রেফতার ১৮১২

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ বাস্তবায়নের নিশ্চয়তা পেলেই স্বাক্ষর করবে এনসিপি
জুলাই সনদ বাস্তবায়নের নিশ্চয়তা পেলেই স্বাক্ষর করবে এনসিপি

১০ মিনিট আগে | রাজনীতি

গাংনী সীমান্তে ৬০ জনকে হস্তান্তর করল বিএসএফ
গাংনী সীমান্তে ৬০ জনকে হস্তান্তর করল বিএসএফ

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘গুলশান ক্লাব অলিম্পিয়াড ২০২৫’-এর আনুষ্ঠানিক ঘোষণা
‘গুলশান ক্লাব অলিম্পিয়াড ২০২৫’-এর আনুষ্ঠানিক ঘোষণা

১২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‌‌‌প্রাথমিক শিক্ষার মানোন্নয়ন হলে উচ্চশিক্ষা সহজ হবে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
‌‌‌প্রাথমিক শিক্ষার মানোন্নয়ন হলে উচ্চশিক্ষা সহজ হবে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

সালমান শাহ-মৌসুমী জুটি ভাঙে সামিরার কারণে : সালমানের সহকারী
সালমান শাহ-মৌসুমী জুটি ভাঙে সামিরার কারণে : সালমানের সহকারী

১৫ মিনিট আগে | শোবিজ

নিয়োগ পরীক্ষায় দুর্নীতির অভিযোগে সিভিল সার্জন কার্যালয়ে তালা, বিক্ষোভ
নিয়োগ পরীক্ষায় দুর্নীতির অভিযোগে সিভিল সার্জন কার্যালয়ে তালা, বিক্ষোভ

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চুয়াডাঙ্গায় ৪০ নারী পেলেন বসুন্ধরা শুভসংঘের সেলাই মেশিন
চুয়াডাঙ্গায় ৪০ নারী পেলেন বসুন্ধরা শুভসংঘের সেলাই মেশিন

২৯ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

মাদকমুক্ত সমাজ গঠন আমাদের অঙ্গীকার: এ্যানি
মাদকমুক্ত সমাজ গঠন আমাদের অঙ্গীকার: এ্যানি

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে ডাকাতি, টাকা ও মালামাল লুট
নারায়ণগঞ্জে ডাকাতি, টাকা ও মালামাল লুট

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মার্কস অলরাউন্ডার: রংপুর, খুলনা, রাজশাহীসহ ৫ অঞ্চলে কবে কোথায় প্রতিযোগিতা
মার্কস অলরাউন্ডার: রংপুর, খুলনা, রাজশাহীসহ ৫ অঞ্চলে কবে কোথায় প্রতিযোগিতা

৩৬ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

চীন-আমেরিকায় বিক্রিতে এগিয়ে আইফোন ১৭
চীন-আমেরিকায় বিক্রিতে এগিয়ে আইফোন ১৭

৩৬ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

রাশিয়ার ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন হামলা ইউক্রেনে
রাশিয়ার ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন হামলা ইউক্রেনে

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রতিযোগিতামূলক বিশ্ব ব্যবস্থায় টিকে থাকতে সুশিক্ষিত হতে হবে : প্রিন্স
প্রতিযোগিতামূলক বিশ্ব ব্যবস্থায় টিকে থাকতে সুশিক্ষিত হতে হবে : প্রিন্স

৩৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

কালকিনিতে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা গ্রেপ্তার
কালকিনিতে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা গ্রেপ্তার

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদের আলোকে রাষ্ট্র সংস্কারে অঙ্গীকারবদ্ধ সরকার : আদিলুর রহমান
জুলাই সনদের আলোকে রাষ্ট্র সংস্কারে অঙ্গীকারবদ্ধ সরকার : আদিলুর রহমান

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় যুক্তরাষ্ট্রের ‘আজ্ঞাবহ’ সরকার প্রতিষ্ঠার সুযোগ নেই : প্রতিরক্ষামন্ত্রী
ভেনেজুয়েলায় যুক্তরাষ্ট্রের ‘আজ্ঞাবহ’ সরকার প্রতিষ্ঠার সুযোগ নেই : প্রতিরক্ষামন্ত্রী

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ২০০ বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন ব্যক্তির মাঝে ছাতা বিতরণ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ২০০ বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন ব্যক্তির মাঝে ছাতা বিতরণ

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিগ ব্যাশে খেলবেন বাবর-রিজওয়ানরা, দেখা যাবে কি বিপিএলে
বিগ ব্যাশে খেলবেন বাবর-রিজওয়ানরা, দেখা যাবে কি বিপিএলে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাগরে নিম্নচাপ, চার সমুদ্রবন্দরে সতর্কসংকেত
সাগরে নিম্নচাপ, চার সমুদ্রবন্দরে সতর্কসংকেত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় নতুন বেসামরিক প্রধান নিয়োগ যুক্তরাষ্ট্রের
গাজায় নতুন বেসামরিক প্রধান নিয়োগ যুক্তরাষ্ট্রের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসী প্রেমিকের সঙ্গে ১০ বছরের প্রেম, ভিডিও কলে রেখে তরুণীর কাণ্ড
প্রবাসী প্রেমিকের সঙ্গে ১০ বছরের প্রেম, ভিডিও কলে রেখে তরুণীর কাণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাংশায় র‌্যাব পরিচয়ে পিকআপ ডাকাতি: গ্রেফতার ২
পাংশায় র‌্যাব পরিচয়ে পিকআপ ডাকাতি: গ্রেফতার ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিছিলে ডামি রাইফেল দেখিয়ে আতঙ্ক সৃষ্টি, গ্রেফতার ১
মিছিলে ডামি রাইফেল দেখিয়ে আতঙ্ক সৃষ্টি, গ্রেফতার ১

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রকাশ্যে চিত্রনায়িকা নিপুণ
প্রকাশ্যে চিত্রনায়িকা নিপুণ

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতীয় টিভি সিরিয়ালে 'ক্যামিও চরিত্রে' বিল গেটস
ভারতীয় টিভি সিরিয়ালে 'ক্যামিও চরিত্রে' বিল গেটস

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিরল রোগে ভুগছেন কিম কার্দাশিয়ান
বিরল রোগে ভুগছেন কিম কার্দাশিয়ান

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজা নিয়ে সৌদি আরবের পরিকল্পনা ফাঁস!
যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজা নিয়ে সৌদি আরবের পরিকল্পনা ফাঁস!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফরিদপুরে এ কে আজাদকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা
ফরিদপুরে এ কে আজাদকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চলতি মাসেই বিএনপির ২০০ আসনে প্রার্থীকে গ্রিন সিগন্যাল, আরপিও সংশোধনের বিষয়ে আপত্তি
চলতি মাসেই বিএনপির ২০০ আসনে প্রার্থীকে গ্রিন সিগন্যাল, আরপিও সংশোধনের বিষয়ে আপত্তি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতিসংঘের পরবর্তী মহাসচিব নির্বাচন নিয়ে মতবিরোধ, যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া
জাতিসংঘের পরবর্তী মহাসচিব নির্বাচন নিয়ে মতবিরোধ, যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল কি যুক্তরাষ্ট্রের ৫১তম অঙ্গরাজ্য?
ইসরায়েল কি যুক্তরাষ্ট্রের ৫১তম অঙ্গরাজ্য?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে কমিউনিটি সেন্টারে আগুন
মিরপুরে কমিউনিটি সেন্টারে আগুন

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বঙ্গোপসাগরে সৃষ্টি হচ্ছে ঘূর্ণিঝড় মন্থা
বঙ্গোপসাগরে সৃষ্টি হচ্ছে ঘূর্ণিঝড় মন্থা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে সাজেক যাওয়ার রাস্তা প্রশস্ত হচ্ছে
অবশেষে সাজেক যাওয়ার রাস্তা প্রশস্ত হচ্ছে

২৩ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

ওমরাহ যাত্রীদের নতুন নিয়ম : রিটার্ন টিকিট ক্রয় বাধ্যতামূলক
ওমরাহ যাত্রীদের নতুন নিয়ম : রিটার্ন টিকিট ক্রয় বাধ্যতামূলক

১৯ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘এনসিপির সঙ্গে এখনই জোট গঠন বিষয়ে কিছু বলা যাচ্ছে না, অপেক্ষা করতে হবে’
‘এনসিপির সঙ্গে এখনই জোট গঠন বিষয়ে কিছু বলা যাচ্ছে না, অপেক্ষা করতে হবে’

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আফগান সীমান্ত বন্ধ, পাকিস্তানে ৪০০ শতাংশ বেড়েছে টমেটোর দাম!
আফগান সীমান্ত বন্ধ, পাকিস্তানে ৪০০ শতাংশ বেড়েছে টমেটোর দাম!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে মুসল্লিদের ৬০ বছরের ভোগান্তির অবসানে ডিসির উদ্যোগ
নারায়ণগঞ্জে মুসল্লিদের ৬০ বছরের ভোগান্তির অবসানে ডিসির উদ্যোগ

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কক্সবাজার বিমানবন্দরকে আন্তর্জাতিক করার উদ্যোগ স্থগিতের সিদ্ধান্ত
কক্সবাজার বিমানবন্দরকে আন্তর্জাতিক করার উদ্যোগ স্থগিতের সিদ্ধান্ত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিজ বাসার সামনে গুলিবিদ্ধ বিএনপি নেতা
নিজ বাসার সামনে গুলিবিদ্ধ বিএনপি নেতা

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশের ভেতরে নাশকতায় শেখ হাসিনার পরিকল্পনা কাজ করছে : গয়েশ্বর
দেশের ভেতরে নাশকতায় শেখ হাসিনার পরিকল্পনা কাজ করছে : গয়েশ্বর

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুনার নদীতে বাঁধ দিচ্ছে আফগানিস্তান, পাকিস্তানের বিপদ বাড়ছে?
কুনার নদীতে বাঁধ দিচ্ছে আফগানিস্তান, পাকিস্তানের বিপদ বাড়ছে?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘দখল করা ব্যাংকের কর্মীদের পোলিং এজেন্ট বানাতে চায় একটি দল’
‘দখল করা ব্যাংকের কর্মীদের পোলিং এজেন্ট বানাতে চায় একটি দল’

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের বাধা উপেক্ষা করে কি পশ্চিম তীর দখল করতে পারবে ইসরায়েল?
যুক্তরাষ্ট্রের বাধা উপেক্ষা করে কি পশ্চিম তীর দখল করতে পারবে ইসরায়েল?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সব জাতিগোষ্ঠীর সমন্বয়ে ঐক্যবদ্ধ বাংলাদেশ গড়বে বিএনপি : মির্জা ফখরুল
সব জাতিগোষ্ঠীর সমন্বয়ে ঐক্যবদ্ধ বাংলাদেশ গড়বে বিএনপি : মির্জা ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ওয়েলসে স্টারমারের লেবার পার্টির ঐতিহাসিক পরাজয়
ওয়েলসে স্টারমারের লেবার পার্টির ঐতিহাসিক পরাজয়

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ষষ্ঠ ও নবম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের ফের রেজিস্ট্রেশনের সুযোগ
ষষ্ঠ ও নবম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের ফের রেজিস্ট্রেশনের সুযোগ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাত দিনে ইউক্রেনের নতুন ১০ এলাকার দখল রাশিয়ার
সাত দিনে ইউক্রেনের নতুন ১০ এলাকার দখল রাশিয়ার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে এনসিপি
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে এনসিপি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণতন্ত্রকে সমুন্নত রাখতে সব দলকেই নির্বাচনে অংশ নেয়ার আহ্বান ফখরুলের
গণতন্ত্রকে সমুন্নত রাখতে সব দলকেই নির্বাচনে অংশ নেয়ার আহ্বান ফখরুলের

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লিবিয়ায় অভিবাসীরা নির্যাতন ও অপহরণের শিকার হচ্ছেন : আইওএম প্রধান
লিবিয়ায় অভিবাসীরা নির্যাতন ও অপহরণের শিকার হচ্ছেন : আইওএম প্রধান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিয়াঙ্কাকে কেন ‌‌‘ইঁদুর’ বলেছিলেন শাহরুখ?
প্রিয়াঙ্কাকে কেন ‌‌‘ইঁদুর’ বলেছিলেন শাহরুখ?

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাবলিক হেলথ অ্যাসোসিয়েশনের মহাসচিব নির্বাচিত ডা. মিজান
পাবলিক হেলথ অ্যাসোসিয়েশনের মহাসচিব নির্বাচিত ডা. মিজান

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘ইসলামোফোবিয়ার’ বিরুদ্ধে দাঁড়াতে নিজের মুসলিম পরিচয়ে দৃঢ় অবস্থান মামদানির
‘ইসলামোফোবিয়ার’ বিরুদ্ধে দাঁড়াতে নিজের মুসলিম পরিচয়ে দৃঢ় অবস্থান মামদানির

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দরুদ পাঠে সুরভিত জীবন
দরুদ পাঠে সুরভিত জীবন

১৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

গাজায় নতুন বেসামরিক প্রধান হিসেবে স্টিভ ফ্যাগিনকে নিয়োগ যুক্তরাষ্ট্রের
গাজায় নতুন বেসামরিক প্রধান হিসেবে স্টিভ ফ্যাগিনকে নিয়োগ যুক্তরাষ্ট্রের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিছনাকান্দির ‘অপমৃত্যু’
বিছনাকান্দির ‘অপমৃত্যু’

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের হিসাব
ভোটে জোটের হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশৃঙ্খল প্রশাসনে মেরামত শুরু
বিশৃঙ্খল প্রশাসনে মেরামত শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবানা ও ইলিয়াস কাঞ্চনের সেরা দৃশ্য
শাবানা ও ইলিয়াস কাঞ্চনের সেরা দৃশ্য

শোবিজ

ভিউকার্ডের দিনগুলো...
ভিউকার্ডের দিনগুলো...

শোবিজ

বিএনপির রুহুল কুদ্দুস দুলু জামায়াতের ইউনুস
বিএনপির রুহুল কুদ্দুস দুলু জামায়াতের ইউনুস

নগর জীবন

গণপরিবহনে নৈরাজ্য চরমে
গণপরিবহনে নৈরাজ্য চরমে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় বিনিয়োগে হচ্ছে দুই হাজার কর্মসংস্থান
বড় বিনিয়োগে হচ্ছে দুই হাজার কর্মসংস্থান

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ব্যয়ে পার্থক্য আকাশপাতাল
ব্যয়ে পার্থক্য আকাশপাতাল

পেছনের পৃষ্ঠা

ফরিদপুরে অবাঞ্ছিত এ কে আজাদ, মশালমিছিল
ফরিদপুরে অবাঞ্ছিত এ কে আজাদ, মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই মিনিটে শনাক্ত হচ্ছে মাদক
দুই মিনিটে শনাক্ত হচ্ছে মাদক

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যর্থ প্রেমিক মামুন এক যুগ ধরে শিকলবন্দি
ব্যর্থ প্রেমিক মামুন এক যুগ ধরে শিকলবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

বন্দরের ট্যারিফ নিয়ে সরকারি সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ব্যবসায়ীরা
বন্দরের ট্যারিফ নিয়ে সরকারি সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ব্যবসায়ীরা

খবর

থাইল্যান্ডের কাছে মেয়েদের হার
থাইল্যান্ডের কাছে মেয়েদের হার

মাঠে ময়দানে

খুশির একি কাণ্ড
খুশির একি কাণ্ড

শোবিজ

সরকার-আইএমএফ মুখোমুখি
সরকার-আইএমএফ মুখোমুখি

প্রথম পৃষ্ঠা

নিশ্চিহ্ন অর্ধশতাধিক পাহাড়
নিশ্চিহ্ন অর্ধশতাধিক পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ভাঙছে দেব-রুক্নিণীর?
মান ভাঙছে দেব-রুক্নিণীর?

শোবিজ

প্রতিবন্ধী চাকরিপ্রার্থীদের যমুনা অভিমুখে পদযাত্রা আটকে দিল পুলিশ
প্রতিবন্ধী চাকরিপ্রার্থীদের যমুনা অভিমুখে পদযাত্রা আটকে দিল পুলিশ

নগর জীবন

হাফ ডজন প্রার্থীর সরব প্রচার
হাফ ডজন প্রার্থীর সরব প্রচার

নগর জীবন

উত্তাপ কমছে সবজিতে
উত্তাপ কমছে সবজিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংসের সামনে আল সিব
বসুন্ধরা কিংসের সামনে আল সিব

মাঠে ময়দানে

জাতীয় ক্রিকেটে ময়মনসিংহের অভিষেক আজ
জাতীয় ক্রিকেটে ময়মনসিংহের অভিষেক আজ

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমান নভেম্বরের মধ্যেই দেশে ফিরবেন
তারেক রহমান নভেম্বরের মধ্যেই দেশে ফিরবেন

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেডারেশন কাপে জয়ে শুরু আবাহনীর
ফেডারেশন কাপে জয়ে শুরু আবাহনীর

মাঠে ময়দানে

নজর এখন টি-২০ সিরিজ
নজর এখন টি-২০ সিরিজ

মাঠে ময়দানে

গানের পাখি পাপিয়া
গানের পাখি পাপিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে
মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে

সম্পাদকীয়

মনোরেলে যানজট কমবে
মনোরেলে যানজট কমবে

নগর জীবন