শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১০ সেপ্টেম্বর, ২০২০ আপডেট:

আত্মহত্যার পথ বেছে নেন মিসেস জিন্নাহ

সুমন পালিত
প্রিন্ট ভার্সন
আত্মহত্যার পথ বেছে নেন মিসেস জিন্নাহ

পাকিস্তানের প্রতিষ্ঠাতা মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ ছিলেন সে যুগের সবচেয়ে কেতাদুরস্ত রাজনীতিক। বিলেতে ব্যারিস্টারি পড়তে গিয়ে তিনি ইউরোপীয়দের চেয়েও বেশি ইউরোপীয় হয়ে দেশে ফেরেন। পশ্চিমাদের মতোই জিন্নাহ আবেগের বদলে পেশাদারিত্বকে বেশি গুরুত্ব দিতেন। চলনে-বলনে খাওয়া-দাওয়ায় ছিল ইউরোপীয় ছাপ। জিন্নাহ বিয়ে করেন যে লেডি রতনবাঈকে, তিনিও ছিলেন সমান স্মার্ট। সে যুগে সুন্দরী প্রতিযোগিতার প্রচলন হয়নি। হলে হয়তো মিস রতনবাঈ তথা মিস রতি সহজেই মিস ইন্ডিয়া খেতাব পেতেন। বিশ্বসুন্দরী প্রতিযোগিতার সুযোগ থাকলে হয়তো লেডি রতিকে উপেক্ষা করা বিচারকদের জন্য কঠিন হয়ে দাঁড়াত। জিন্নাহ এবং লেডি রতিকে নিয়ে যারা লিখেছেন তাদের বর্ণনায় এসেছে- রতির অপূর্বসুন্দর শরীরে ঝলমল করত নীল বা গোলাপি রঙের পোশাক, কখনো তাতে থাকত সোনালি কারুকাজ। রুপা আর মারবেল পাথরের তৈরি সিগারেট হোল্ডারে গোঁজা বিদেশি সিগারেটের ধোঁয়া যখন ছাড়তেন রতি, তখন তাঁর ব্যক্তিত্ব আলাদা মাত্রা পেত। লেডি রতির চলাফেরা, আদবকায়দা তো চোখে পড়ার মতোই ছিল, কিন্তু চারপাশের মানুষের কাছে সবচেয়ে আকর্ষণীয় হয়ে উঠত তাঁর হাসি।

বিংশ শতাব্দীর প্রথম দিকে তো বটেই তার আগে থেকে ভারতবর্ষের ইউরোপিয়ান সমাজের মেয়েদের মধ্যে ধূমপানের প্রচলন ছিল। এ দেশে শুধু নয়, সারা দুনিয়ায় ধূমপানের সর্বনাশা অভ্যাস ছড়িয়ে দেওয়ার পেছনে ছিল ইউরোপীয় বণিকদের হাত। ভারতবর্ষে ধূমপানের শুরু মোগল সম্রাট মহামতি আকবরের আমলে। এ উপমহাদেশে প্রথম তামাক নিয়ে আসে পর্তুগিজ ব্যবসায়ীরা। ইউরোপ থেকে ভারতবর্ষে আসার নতুন পথ আবিষ্কৃত হয় পঞ্চদশ শতাব্দীতে। ষোড়শ শতাব্দীর শুরুর দিকে পর্তুগিজরা আসে দক্ষিণ ভারতের বিজাপুর রাজ্যে। সে সময় বিজাপুর রাজ্য ছিল মোগল আনুগত্যাধীনে। বিজাপুর সুলতানের দরবারে মোগল দূত ছিলেন সম্রাট আকবরের প্রিয়ভাজন আমলা আসাদ বেগ। যিনি ছিলেন একজন হেকিম। তিনি পর্তুগিজদের কাছ থেকে ধূমপান সম্পর্কে অবহিত হন। তারা মোগল দূতের কাছে ধূমপানকে বিভিন্ন রোগের ধন্বন্তরি ওষুধ হিসেবে উপস্থাপন করে। জানায়, এটি ক্লান্তিনাশক, তৃপ্তিদায়ক, স্বাস্থ্যকর ও ওষুধি গুণসম্পন্ন। আসাদ বেগ সিদ্ধান্ত নেন তিনি সম্রাট আকবরকে ধূমপানের উপকরণ উপহার দেবেন। এজন্য পাঁচ ফুট লম্বা একটি পাইপ সংগ্রহ করেন। পাইপটির দুই প্রান্ত ছিল মণিমুক্তা-সজ্জিত। তিনি বিজাপুরের সুলতানের কাছ থেকে সংগ্রহ করেন তামাক ভর্তির একটি ব্যাগ। রুপার থালায় করে এসব জিনিস হাজির করা হয় মোগল দরবারে। বিদেশি জিনিসের প্রতি সম্রাট আকবরের দুর্বলতা ছিল। তামাকের ব্যাপারেও তিনি আগ্রহী হয়ে ওঠেন। কিন্তু মোগল দরবারের প্রধান হেকিম ধূমপানে আপত্তি জানান। বলেন, বিদেশিদের কথা শুনে কোনো কিছু গ্রহণ করা উচিত নয়। কিন্তু শেষ পর্যন্ত পর্তুগিজদের কলাকৌশলের জয় হয়। সম্রাট ধূমপানে রাজি হন। ধূমপান দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে ভারতবর্ষে। অনুমান করা যায় ইউরোপীয়রা সারা দুনিয়ায় ধূমপান ছড়িয়েছে মিথ্যা প্রচারণা চালিয়ে। এটি ক্লান্তিনাশক, তৃপ্তিদায়ক, স্বাস্থ্যকর ওষুধি গুণসম্পন্ন জিনিস এমন ধোঁকা দিয়ে। ইউরোপীয়রা ধূমপান শিখেছিল রেড ইন্ডিয়ানদের কাছ থেকে।

আমাদের এ উপমহাদেশে নিজেদের আভিজাত্য প্রকাশে মোগল আমলাদের মধ্যে ধূমপানের প্রচলন হয়। এ দেশের ইংরেজ পুরুষ ও নারীদের প্রায় শতভাগ ছিল ধূমপায়ী। ধান ভানতে শিবের গীত গাওয়া আর নয়। বলছিলাম জিন্নাহর প্রেয়সী বধূ লেডি রতির কথা। জিন্নাহ তাঁকে ডাকতেন ‘রাত্তি’ বলে। তিনি এমন ধরনের পোশাক পরতেন যা উঁচুমহলের ইংরেজ ললনাদের জন্যও ছিল বিব্রতকর। খাজা রাজি হায়দার জিন্নাহ ও মিসেস জিন্নাহ সম্পর্কে লেখা ‘রাত্তি জিন্নাহ’ নামের বইতে একটি ঘটনার উল্লেখ করেছেন।

‘একবার বোম্বের গভর্নর উইলিংডন জিন্নাহ দম্পতিকে ডিনারের দাওয়াত দেন। লো-কাট পোশাক পরে লেডি রতি নিমন্ত্রণ রক্ষা করতে যান। খাবার টেবিলে বসার পর লেডি উইলিংডন নিজের সহচরকে বলেন, রতি জিন্নাহকে একটা শাল এনে দাও, সম্ভবত তাঁর শীত করছে। এটা শুনেই মিস্টার জিন্নাহ উঠে দাঁড়িয়ে বলেন, যদি আমার স্ত্রীর শীত লাগে তাহলে তিনি নিজেই শাল চেয়ে নেবেন। স্ত্রীকে নিয়ে ডাইনিং হল ছেড়ে বেরিয়ে আসেন জিন্নাহ। উইলিংডন যত দিন গভর্নর ছিলেন তত দিন আর গভর্নর হাউসে যাননি তিনি।’

খাজা রাজি হায়দারের বর্ণনায় বেশ কতকগুলো সত্য উঠে এসেছে। প্রথমত, জিন্নাহ যেমন ছিলেন ‘মোর ইউরোপিয়ান দ্যান এ ইউরোপিয়ান’- লেডি রতনবাঈও ছিলেন অভিন্ন। দ্বিতীয়ত, বোম্বের গভর্নরপতœী লেডি উইলিংডন লেডি রতির লো কাট পোশাকে নিজে বিব্রতবোধ করেন বলেই তাঁর সহচরকে নির্দেশ দেন একটি শাল এনে দিতে। জিন্নাহ লেডি উইলিংডনের এমন আচরণকে নিজের প্রিয়তমা স্ত্রীর জন্য অপমানজনক ভাবেন। গভর্নরপতœীর আচরণের ভদ্রোচিত প্রতিবাদ করে তিনি অনুষ্ঠান ছেড়ে চলে যান।

জিন্নাহ সে সময় ছিলেন মুসলিম লীগের সভাপতি। উপমহাদেশের মুসলমানদের এক বড় অংশের মাথার মণি। ইসলামে নারী তো দূরের কথা কোনো পুরুষের সংক্ষিপ্ত পোশাক পরে চলাফেরা অনুমোদনযোগ্য নয়। কোনো নারীর সংক্ষিপ্ত পোশাক পরার সুযোগ না থাকলেও জিন্নাহপতœী বলে কথা! তিনি ধর্মকে বেছে নিয়েছিলেন রাজনৈতিক উদ্দেশ্য পূরণের হাতিয়ার হিসেবে। তাঁর ব্যক্তিজীবন ছিল ধর্মবিমুক্ত। লেডি রতিকে ইসলামী বিধান অনুযায়ী বিয়ে করেন নিছক কৌশল হিসেবে। বিয়ের আগে লেডি রতি ইসলাম গ্রহণ করলেও তা ছিল আনুষ্ঠানিকতাসর্বস্ব। মুসলমান হওয়ার পর তাঁর নাম হয় মরিয়ম জিন্নাহ। কিন্তু লেডি রতি কখনই নিজের সে পরিচয় দেননি। পরিচয় দিতেন বাবা-মার দেওয়া রতনবাঈ বা রতি নামে। জিন্নাহও এ ব্যাপারে কখনো আপত্তি করেছেন, এমন কোনো তথ্য নেই।

জিন্নাহ ও লেডি রতির বয়সে ২৪ বছরের পার্থক্য ছাড়া অমিলের চেয়ে মিলই ছিল বেশি। দুজনই ছিলেন অসম্ভব জেদি ও স্পষ্টভাষী। জিন্নাহ কোনো ক্ষেত্রে হারতে পছন্দ করতেন না। অভিন্ন স্বভাবের অধিকারী ছিলেন লেডি রতি। চলনে-বলনে ইউরোপীয়দের চেয়ে বেশি ইউরোপীয় হলেও দুজনই ছিলেন দেশপ্রেমী। খাজা রাজি হায়দারের বইতে তার বর্ণনা দেওয়া হয়েছে অনন্যভাবে।

এক ভোজসভায় ভাইসরয় লর্ড রিডিংয়ের পাশে বসেন জিন্নাহপতœী লেডি রতি। কথায় কথায় জার্মানির প্রসঙ্গ ওঠে। লর্ড রিডিং বলেন, তিনি জার্মানি যেতে চান কিন্তু যুদ্ধের পরে জার্মানরা ব্রিটেনের লোকদের পছন্দ করবে না, তাই সেখানে যাওয়া যাচ্ছে না। রতি মুখের ওপরই বলে বসেন, ‘তো আপনি ভারতে কী করতে এসেছেন?’ ইঙ্গিতটা স্পষ্ট- ভারতীয়রাও তো আপনাদের পছন্দ করে না, তাহলে এ দেশে এসেছেন কেন?

শিলা রেড্ডির ‘মিস্টার অ্যান্ড মিসেস জিন্নাহ দ্য ম্যারেজ দ্যাট শুক ইন্ডিয়া’ বইতেও লেডি রতির ব্যক্তিত্বের পরিস্ফুটন ঘটেছে। তিনি লিখেছেন, ‘১৯১৮ সালে লর্ড চেমসফোর্ড দুজনকে সিমলার ভাইসরয় লজে খেতে ডেকেছেন। হাতজোড় করে ভারতীয় কায়দায় ভাইসরয়কে অভিবাদন জানান রতি। ভোজন শেষে চেমসফোর্ড রতিকে পরামর্শ দেন, তিনি যদি স্বামীর রাজনৈতিক ক্যারিয়ার আরও ফুলে ফেঁপে উঠুক এমনটি চান তাহলে সে রকমই করা উচিত যেমনটা রোমে থাকলে রোমের বাসিন্দারা করে থাকেন। রতি সঙ্গে সঙ্গেই জবাব দেন, ‘এক্সেলেন্সি! আমি তো ঠিক সেটাই করলাম, যেটা আপনি বলছেন! ভারতে আছি, তাই ভারতীয় কায়দায় আপনাকে অভিবাদন জানালাম’!

বয়সের পার্থক্য থাকলেও জিন্নাহ ও লেডি রতির পারস্পরিক ভালোবাসা ছিল নিখাদ। এ ভালোবাসায় নানা কারণে দুজনের মধ্যে দূরত্ব গড়ে ওঠে। জিন্নাহকে আইন পেশায় বোধগম্য কারণেই সময় দিতে হতো। ভারতবর্ষের সেরা আইনজীবী হিসেবে তিনি নিজেকে প্রতিষ্ঠা করেছিলেন যোগ্যতাবলে। মুসলিম লীগের শীর্ষ নেতা হিসেবে বলা যায় এককভাবে তাঁকে পাকিস্তান প্রতিষ্ঠার জন্য লড়তে হয়েছে। এজন্য স্ত্রী ও শিশু কন্যাকে তিনি সময় দিতে পারতেন না। জিন্নাহ স্ত্রীকে গভীরভাবে ভালোবাসলেও তিনি ছিলেন আবেগহীন মানুষ। ভারতের শীর্ষ ধনী পরিবারের মেয়ে রতি চাইতেন স্বামী তাঁকে সময় দেবেন। তাঁর সঙ্গে যোগ দেবেন সামাজিক অনুষ্ঠানে। কিন্তু তা সম্ভব হতো না জিন্নাহর আইন পেশার ব্যস্ততার কারণে। রাজনৈতিক ব্যস্ততার কারণেও রতিকে সময় দেওয়া প্রায়শই হয়ে উঠত না। সে কারণে অস্থিরতায় ভুগতেন জিন্নাহপত্নী।

জিন্নাহর একান্ত সচিব ছিলেন এম সি চাগলা। যিনি স্বাধীন ভারতে পররাষ্ট্রমন্ত্রী পদে অধিষ্ঠিত হন। তিনি তাঁর স্মৃতিকথা ‘রোজেজ ইন ডিসেম্বর’-এ তাঁর এককালীন বস মিস্টার জিন্নাহ ও লেডি রতি সম্পর্কে লিখেছেন, ‘আমি আর মি. জিন্নাহ যখন কোনো আইনি বিষয়ে আলোচনা করতাম, তখন অনেক সময় রতি একটু বেশিই সাজগোজ করে চলে আসতেন। তিনি জিন্নাহর টেবিলের ওপর উঠে বসে পা দোলাতেন। মনে হতো যে কখন জিন্নাহ কথাবার্তা শেষ করে তাঁকে নিয়ে বাইরে বের হবেন। মিস্টার জিন্নাহর মুখ দিয়ে অবশ্য একটা শব্দও বের হতো না। কোনোরকম বিরক্তি প্রকাশ না করেই তিনি নিজের মতো কাজ করে যেতেন। লেডি রতি যে সেখানে আছেন, তা তিনি দেখতেই পাননি।’

মিস্টার জিন্নাহ সময় দিতে না পারায় উভয়ের বন্ধু সুলেখক, সমাজসেবী ও রাজনীতিক কাঞ্জি দ্বারকাদাসের ওপর নির্ভরশীল হয়ে পড়েন লেডি রতি। তিনি কাঞ্জির কাছে প্রায়ই মনের দুঃখ প্রকাশ করতেন। বলা যায়, মানসিকভাবে অসুস্থ হয়ে পড়েন লেডি রতি। একবার শারীরিক অসুস্থতার পর ফ্রান্স থেকে লেডি রতি দেশে ফেরেন রাজপুতানা নামের জাহাজে চেপে। সে সময় তিনি জিন্নাহকে যে চিঠি লেখেন তাতে হতাশা ও দুঃখবোধের প্রচন্ড আবেগ প্রকাশ পেয়েছে। লেডি রতি স্বামীকে লেখেন, ‘আমার জন্য তুমি যা করেছ, তার জন্য অনেক ধন্যবাদ। আমি তোমাকে যতটা চেয়েছিলাম, আর কোনো পুরুষকে কোনো নারী বোধহয় অতটা কখনো চায়নি। তুমি আমাকে ওই ফুলটার মতো করেই মনে রেখ যেটা ছিঁড়ে এনেছিলে। যে ফুলটাকে তুমি পায়ে মাড়িয়ে দিয়েছ, সেটাকে মনে রাখার দরকার নেই।’ লেডি রতির শেষ দিনগুলো কেটেছে সীমাহীন বিষণœতায়। আবেগহীন অসম বয়সী স্বামীর কাছে তিনি হয়তো মনের দুঃখগুলোর প্রকাশ করতেন না অভিমান করে। বিয়ের ১০ বছর ১০ মাস পর মাত্র ২৯ বছর বয়সে মারা যান লেডি রতি। এটি অবশ্য স্বাভাবিক মৃত্যু ছিল না। হতাশার কশাঘাতে মানসিকভাবেও লেডি রতি ভেঙে পড়েছিলেন। ফলে তিনি বেছে নেন আত্মহত্যার পথ। কাঞ্জি দ্বারকাদাসের ভাষ্য অনুযায়ী অনেকটি ঘুমের বড়ি খেয়ে আত্মহত্যা করেন জিন্নাহপত্নী লেডি রতি।

লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক।

ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
স্বাধীন বিচার বিভাগ
স্বাধীন বিচার বিভাগ
আবারও ভূমিকম্প
আবারও ভূমিকম্প
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
সর্বশেষ খবর
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

৪৭ মিনিট আগে | জীবন ধারা

বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত
বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত

৫৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল
এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান
বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা
সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক
ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল
সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক
বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

১৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা
যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা

পূর্ব-পশ্চিম

দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা
দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা

মাঠে ময়দানে

অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের
অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের

পূর্ব-পশ্চিম

শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প
শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প

পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা
বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা

মাঠে ময়দানে

টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি
টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

ভিয়েতনামে বন্যায় মৃত্যু বেড়ে ৯০ নিখোঁজ ১২
ভিয়েতনামে বন্যায় মৃত্যু বেড়ে ৯০ নিখোঁজ ১২

পূর্ব-পশ্চিম