শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১০ সেপ্টেম্বর, ২০২০ আপডেট:

আত্মহত্যার পথ বেছে নেন মিসেস জিন্নাহ

সুমন পালিত
প্রিন্ট ভার্সন
আত্মহত্যার পথ বেছে নেন মিসেস জিন্নাহ

পাকিস্তানের প্রতিষ্ঠাতা মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ ছিলেন সে যুগের সবচেয়ে কেতাদুরস্ত রাজনীতিক। বিলেতে ব্যারিস্টারি পড়তে গিয়ে তিনি ইউরোপীয়দের চেয়েও বেশি ইউরোপীয় হয়ে দেশে ফেরেন। পশ্চিমাদের মতোই জিন্নাহ আবেগের বদলে পেশাদারিত্বকে বেশি গুরুত্ব দিতেন। চলনে-বলনে খাওয়া-দাওয়ায় ছিল ইউরোপীয় ছাপ। জিন্নাহ বিয়ে করেন যে লেডি রতনবাঈকে, তিনিও ছিলেন সমান স্মার্ট। সে যুগে সুন্দরী প্রতিযোগিতার প্রচলন হয়নি। হলে হয়তো মিস রতনবাঈ তথা মিস রতি সহজেই মিস ইন্ডিয়া খেতাব পেতেন। বিশ্বসুন্দরী প্রতিযোগিতার সুযোগ থাকলে হয়তো লেডি রতিকে উপেক্ষা করা বিচারকদের জন্য কঠিন হয়ে দাঁড়াত। জিন্নাহ এবং লেডি রতিকে নিয়ে যারা লিখেছেন তাদের বর্ণনায় এসেছে- রতির অপূর্বসুন্দর শরীরে ঝলমল করত নীল বা গোলাপি রঙের পোশাক, কখনো তাতে থাকত সোনালি কারুকাজ। রুপা আর মারবেল পাথরের তৈরি সিগারেট হোল্ডারে গোঁজা বিদেশি সিগারেটের ধোঁয়া যখন ছাড়তেন রতি, তখন তাঁর ব্যক্তিত্ব আলাদা মাত্রা পেত। লেডি রতির চলাফেরা, আদবকায়দা তো চোখে পড়ার মতোই ছিল, কিন্তু চারপাশের মানুষের কাছে সবচেয়ে আকর্ষণীয় হয়ে উঠত তাঁর হাসি।

বিংশ শতাব্দীর প্রথম দিকে তো বটেই তার আগে থেকে ভারতবর্ষের ইউরোপিয়ান সমাজের মেয়েদের মধ্যে ধূমপানের প্রচলন ছিল। এ দেশে শুধু নয়, সারা দুনিয়ায় ধূমপানের সর্বনাশা অভ্যাস ছড়িয়ে দেওয়ার পেছনে ছিল ইউরোপীয় বণিকদের হাত। ভারতবর্ষে ধূমপানের শুরু মোগল সম্রাট মহামতি আকবরের আমলে। এ উপমহাদেশে প্রথম তামাক নিয়ে আসে পর্তুগিজ ব্যবসায়ীরা। ইউরোপ থেকে ভারতবর্ষে আসার নতুন পথ আবিষ্কৃত হয় পঞ্চদশ শতাব্দীতে। ষোড়শ শতাব্দীর শুরুর দিকে পর্তুগিজরা আসে দক্ষিণ ভারতের বিজাপুর রাজ্যে। সে সময় বিজাপুর রাজ্য ছিল মোগল আনুগত্যাধীনে। বিজাপুর সুলতানের দরবারে মোগল দূত ছিলেন সম্রাট আকবরের প্রিয়ভাজন আমলা আসাদ বেগ। যিনি ছিলেন একজন হেকিম। তিনি পর্তুগিজদের কাছ থেকে ধূমপান সম্পর্কে অবহিত হন। তারা মোগল দূতের কাছে ধূমপানকে বিভিন্ন রোগের ধন্বন্তরি ওষুধ হিসেবে উপস্থাপন করে। জানায়, এটি ক্লান্তিনাশক, তৃপ্তিদায়ক, স্বাস্থ্যকর ও ওষুধি গুণসম্পন্ন। আসাদ বেগ সিদ্ধান্ত নেন তিনি সম্রাট আকবরকে ধূমপানের উপকরণ উপহার দেবেন। এজন্য পাঁচ ফুট লম্বা একটি পাইপ সংগ্রহ করেন। পাইপটির দুই প্রান্ত ছিল মণিমুক্তা-সজ্জিত। তিনি বিজাপুরের সুলতানের কাছ থেকে সংগ্রহ করেন তামাক ভর্তির একটি ব্যাগ। রুপার থালায় করে এসব জিনিস হাজির করা হয় মোগল দরবারে। বিদেশি জিনিসের প্রতি সম্রাট আকবরের দুর্বলতা ছিল। তামাকের ব্যাপারেও তিনি আগ্রহী হয়ে ওঠেন। কিন্তু মোগল দরবারের প্রধান হেকিম ধূমপানে আপত্তি জানান। বলেন, বিদেশিদের কথা শুনে কোনো কিছু গ্রহণ করা উচিত নয়। কিন্তু শেষ পর্যন্ত পর্তুগিজদের কলাকৌশলের জয় হয়। সম্রাট ধূমপানে রাজি হন। ধূমপান দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে ভারতবর্ষে। অনুমান করা যায় ইউরোপীয়রা সারা দুনিয়ায় ধূমপান ছড়িয়েছে মিথ্যা প্রচারণা চালিয়ে। এটি ক্লান্তিনাশক, তৃপ্তিদায়ক, স্বাস্থ্যকর ওষুধি গুণসম্পন্ন জিনিস এমন ধোঁকা দিয়ে। ইউরোপীয়রা ধূমপান শিখেছিল রেড ইন্ডিয়ানদের কাছ থেকে।

আমাদের এ উপমহাদেশে নিজেদের আভিজাত্য প্রকাশে মোগল আমলাদের মধ্যে ধূমপানের প্রচলন হয়। এ দেশের ইংরেজ পুরুষ ও নারীদের প্রায় শতভাগ ছিল ধূমপায়ী। ধান ভানতে শিবের গীত গাওয়া আর নয়। বলছিলাম জিন্নাহর প্রেয়সী বধূ লেডি রতির কথা। জিন্নাহ তাঁকে ডাকতেন ‘রাত্তি’ বলে। তিনি এমন ধরনের পোশাক পরতেন যা উঁচুমহলের ইংরেজ ললনাদের জন্যও ছিল বিব্রতকর। খাজা রাজি হায়দার জিন্নাহ ও মিসেস জিন্নাহ সম্পর্কে লেখা ‘রাত্তি জিন্নাহ’ নামের বইতে একটি ঘটনার উল্লেখ করেছেন।

‘একবার বোম্বের গভর্নর উইলিংডন জিন্নাহ দম্পতিকে ডিনারের দাওয়াত দেন। লো-কাট পোশাক পরে লেডি রতি নিমন্ত্রণ রক্ষা করতে যান। খাবার টেবিলে বসার পর লেডি উইলিংডন নিজের সহচরকে বলেন, রতি জিন্নাহকে একটা শাল এনে দাও, সম্ভবত তাঁর শীত করছে। এটা শুনেই মিস্টার জিন্নাহ উঠে দাঁড়িয়ে বলেন, যদি আমার স্ত্রীর শীত লাগে তাহলে তিনি নিজেই শাল চেয়ে নেবেন। স্ত্রীকে নিয়ে ডাইনিং হল ছেড়ে বেরিয়ে আসেন জিন্নাহ। উইলিংডন যত দিন গভর্নর ছিলেন তত দিন আর গভর্নর হাউসে যাননি তিনি।’

খাজা রাজি হায়দারের বর্ণনায় বেশ কতকগুলো সত্য উঠে এসেছে। প্রথমত, জিন্নাহ যেমন ছিলেন ‘মোর ইউরোপিয়ান দ্যান এ ইউরোপিয়ান’- লেডি রতনবাঈও ছিলেন অভিন্ন। দ্বিতীয়ত, বোম্বের গভর্নরপতœী লেডি উইলিংডন লেডি রতির লো কাট পোশাকে নিজে বিব্রতবোধ করেন বলেই তাঁর সহচরকে নির্দেশ দেন একটি শাল এনে দিতে। জিন্নাহ লেডি উইলিংডনের এমন আচরণকে নিজের প্রিয়তমা স্ত্রীর জন্য অপমানজনক ভাবেন। গভর্নরপতœীর আচরণের ভদ্রোচিত প্রতিবাদ করে তিনি অনুষ্ঠান ছেড়ে চলে যান।

জিন্নাহ সে সময় ছিলেন মুসলিম লীগের সভাপতি। উপমহাদেশের মুসলমানদের এক বড় অংশের মাথার মণি। ইসলামে নারী তো দূরের কথা কোনো পুরুষের সংক্ষিপ্ত পোশাক পরে চলাফেরা অনুমোদনযোগ্য নয়। কোনো নারীর সংক্ষিপ্ত পোশাক পরার সুযোগ না থাকলেও জিন্নাহপতœী বলে কথা! তিনি ধর্মকে বেছে নিয়েছিলেন রাজনৈতিক উদ্দেশ্য পূরণের হাতিয়ার হিসেবে। তাঁর ব্যক্তিজীবন ছিল ধর্মবিমুক্ত। লেডি রতিকে ইসলামী বিধান অনুযায়ী বিয়ে করেন নিছক কৌশল হিসেবে। বিয়ের আগে লেডি রতি ইসলাম গ্রহণ করলেও তা ছিল আনুষ্ঠানিকতাসর্বস্ব। মুসলমান হওয়ার পর তাঁর নাম হয় মরিয়ম জিন্নাহ। কিন্তু লেডি রতি কখনই নিজের সে পরিচয় দেননি। পরিচয় দিতেন বাবা-মার দেওয়া রতনবাঈ বা রতি নামে। জিন্নাহও এ ব্যাপারে কখনো আপত্তি করেছেন, এমন কোনো তথ্য নেই।

জিন্নাহ ও লেডি রতির বয়সে ২৪ বছরের পার্থক্য ছাড়া অমিলের চেয়ে মিলই ছিল বেশি। দুজনই ছিলেন অসম্ভব জেদি ও স্পষ্টভাষী। জিন্নাহ কোনো ক্ষেত্রে হারতে পছন্দ করতেন না। অভিন্ন স্বভাবের অধিকারী ছিলেন লেডি রতি। চলনে-বলনে ইউরোপীয়দের চেয়ে বেশি ইউরোপীয় হলেও দুজনই ছিলেন দেশপ্রেমী। খাজা রাজি হায়দারের বইতে তার বর্ণনা দেওয়া হয়েছে অনন্যভাবে।

এক ভোজসভায় ভাইসরয় লর্ড রিডিংয়ের পাশে বসেন জিন্নাহপতœী লেডি রতি। কথায় কথায় জার্মানির প্রসঙ্গ ওঠে। লর্ড রিডিং বলেন, তিনি জার্মানি যেতে চান কিন্তু যুদ্ধের পরে জার্মানরা ব্রিটেনের লোকদের পছন্দ করবে না, তাই সেখানে যাওয়া যাচ্ছে না। রতি মুখের ওপরই বলে বসেন, ‘তো আপনি ভারতে কী করতে এসেছেন?’ ইঙ্গিতটা স্পষ্ট- ভারতীয়রাও তো আপনাদের পছন্দ করে না, তাহলে এ দেশে এসেছেন কেন?

শিলা রেড্ডির ‘মিস্টার অ্যান্ড মিসেস জিন্নাহ দ্য ম্যারেজ দ্যাট শুক ইন্ডিয়া’ বইতেও লেডি রতির ব্যক্তিত্বের পরিস্ফুটন ঘটেছে। তিনি লিখেছেন, ‘১৯১৮ সালে লর্ড চেমসফোর্ড দুজনকে সিমলার ভাইসরয় লজে খেতে ডেকেছেন। হাতজোড় করে ভারতীয় কায়দায় ভাইসরয়কে অভিবাদন জানান রতি। ভোজন শেষে চেমসফোর্ড রতিকে পরামর্শ দেন, তিনি যদি স্বামীর রাজনৈতিক ক্যারিয়ার আরও ফুলে ফেঁপে উঠুক এমনটি চান তাহলে সে রকমই করা উচিত যেমনটা রোমে থাকলে রোমের বাসিন্দারা করে থাকেন। রতি সঙ্গে সঙ্গেই জবাব দেন, ‘এক্সেলেন্সি! আমি তো ঠিক সেটাই করলাম, যেটা আপনি বলছেন! ভারতে আছি, তাই ভারতীয় কায়দায় আপনাকে অভিবাদন জানালাম’!

বয়সের পার্থক্য থাকলেও জিন্নাহ ও লেডি রতির পারস্পরিক ভালোবাসা ছিল নিখাদ। এ ভালোবাসায় নানা কারণে দুজনের মধ্যে দূরত্ব গড়ে ওঠে। জিন্নাহকে আইন পেশায় বোধগম্য কারণেই সময় দিতে হতো। ভারতবর্ষের সেরা আইনজীবী হিসেবে তিনি নিজেকে প্রতিষ্ঠা করেছিলেন যোগ্যতাবলে। মুসলিম লীগের শীর্ষ নেতা হিসেবে বলা যায় এককভাবে তাঁকে পাকিস্তান প্রতিষ্ঠার জন্য লড়তে হয়েছে। এজন্য স্ত্রী ও শিশু কন্যাকে তিনি সময় দিতে পারতেন না। জিন্নাহ স্ত্রীকে গভীরভাবে ভালোবাসলেও তিনি ছিলেন আবেগহীন মানুষ। ভারতের শীর্ষ ধনী পরিবারের মেয়ে রতি চাইতেন স্বামী তাঁকে সময় দেবেন। তাঁর সঙ্গে যোগ দেবেন সামাজিক অনুষ্ঠানে। কিন্তু তা সম্ভব হতো না জিন্নাহর আইন পেশার ব্যস্ততার কারণে। রাজনৈতিক ব্যস্ততার কারণেও রতিকে সময় দেওয়া প্রায়শই হয়ে উঠত না। সে কারণে অস্থিরতায় ভুগতেন জিন্নাহপত্নী।

জিন্নাহর একান্ত সচিব ছিলেন এম সি চাগলা। যিনি স্বাধীন ভারতে পররাষ্ট্রমন্ত্রী পদে অধিষ্ঠিত হন। তিনি তাঁর স্মৃতিকথা ‘রোজেজ ইন ডিসেম্বর’-এ তাঁর এককালীন বস মিস্টার জিন্নাহ ও লেডি রতি সম্পর্কে লিখেছেন, ‘আমি আর মি. জিন্নাহ যখন কোনো আইনি বিষয়ে আলোচনা করতাম, তখন অনেক সময় রতি একটু বেশিই সাজগোজ করে চলে আসতেন। তিনি জিন্নাহর টেবিলের ওপর উঠে বসে পা দোলাতেন। মনে হতো যে কখন জিন্নাহ কথাবার্তা শেষ করে তাঁকে নিয়ে বাইরে বের হবেন। মিস্টার জিন্নাহর মুখ দিয়ে অবশ্য একটা শব্দও বের হতো না। কোনোরকম বিরক্তি প্রকাশ না করেই তিনি নিজের মতো কাজ করে যেতেন। লেডি রতি যে সেখানে আছেন, তা তিনি দেখতেই পাননি।’

মিস্টার জিন্নাহ সময় দিতে না পারায় উভয়ের বন্ধু সুলেখক, সমাজসেবী ও রাজনীতিক কাঞ্জি দ্বারকাদাসের ওপর নির্ভরশীল হয়ে পড়েন লেডি রতি। তিনি কাঞ্জির কাছে প্রায়ই মনের দুঃখ প্রকাশ করতেন। বলা যায়, মানসিকভাবে অসুস্থ হয়ে পড়েন লেডি রতি। একবার শারীরিক অসুস্থতার পর ফ্রান্স থেকে লেডি রতি দেশে ফেরেন রাজপুতানা নামের জাহাজে চেপে। সে সময় তিনি জিন্নাহকে যে চিঠি লেখেন তাতে হতাশা ও দুঃখবোধের প্রচন্ড আবেগ প্রকাশ পেয়েছে। লেডি রতি স্বামীকে লেখেন, ‘আমার জন্য তুমি যা করেছ, তার জন্য অনেক ধন্যবাদ। আমি তোমাকে যতটা চেয়েছিলাম, আর কোনো পুরুষকে কোনো নারী বোধহয় অতটা কখনো চায়নি। তুমি আমাকে ওই ফুলটার মতো করেই মনে রেখ যেটা ছিঁড়ে এনেছিলে। যে ফুলটাকে তুমি পায়ে মাড়িয়ে দিয়েছ, সেটাকে মনে রাখার দরকার নেই।’ লেডি রতির শেষ দিনগুলো কেটেছে সীমাহীন বিষণœতায়। আবেগহীন অসম বয়সী স্বামীর কাছে তিনি হয়তো মনের দুঃখগুলোর প্রকাশ করতেন না অভিমান করে। বিয়ের ১০ বছর ১০ মাস পর মাত্র ২৯ বছর বয়সে মারা যান লেডি রতি। এটি অবশ্য স্বাভাবিক মৃত্যু ছিল না। হতাশার কশাঘাতে মানসিকভাবেও লেডি রতি ভেঙে পড়েছিলেন। ফলে তিনি বেছে নেন আত্মহত্যার পথ। কাঞ্জি দ্বারকাদাসের ভাষ্য অনুযায়ী অনেকটি ঘুমের বড়ি খেয়ে আত্মহত্যা করেন জিন্নাহপত্নী লেডি রতি।

লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক।

ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
বাড়ছে বেকারত্ব
বাড়ছে বেকারত্ব
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
সোমবার রোজা রাখা
সোমবার রোজা রাখা
সর্বশেষ খবর
তালিকাভুক্ত সন্ত্রাসী পিচ্চি আকাশ সহযোগীসহ গ্রেফতার
তালিকাভুক্ত সন্ত্রাসী পিচ্চি আকাশ সহযোগীসহ গ্রেফতার

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোহাম্মদপুর-আদাবরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ২৭
মোহাম্মদপুর-আদাবরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ২৭

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

জাতিসংঘের ৮০তম সভায় যোগ দিতে ২২ সেপ্টেম্বর যুক্তরাষ্ট্রে যাবেন প্রধান উপদেষ্টা
জাতিসংঘের ৮০তম সভায় যোগ দিতে ২২ সেপ্টেম্বর যুক্তরাষ্ট্রে যাবেন প্রধান উপদেষ্টা

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর
জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর

১৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সিরাজগঞ্জে বাড়ছে যমুনার পানি
সিরাজগঞ্জে বাড়ছে যমুনার পানি

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে শিশুকে হত্যার অভিযোগ
চট্টগ্রামে শিশুকে হত্যার অভিযোগ

১৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দেশব্যাপী পলিথিন, শব্দদূষণ ও বায়ুদূষণবিরোধী অভিযান
দেশব্যাপী পলিথিন, শব্দদূষণ ও বায়ুদূষণবিরোধী অভিযান

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

সাজেকে দুর্ঘটনায় শিক্ষার্থী মৃত্যুর ঘটনায় খুবির শোক
সাজেকে দুর্ঘটনায় শিক্ষার্থী মৃত্যুর ঘটনায় খুবির শোক

২১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

শিগগিরই যোগদান করছেন সাড়ে ৩ হাজার চিকিৎসক
শিগগিরই যোগদান করছেন সাড়ে ৩ হাজার চিকিৎসক

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

টেকনাফে অস্ত্রসহ ১১ রোহিঙ্গা আটক
টেকনাফে অস্ত্রসহ ১১ রোহিঙ্গা আটক

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মহাসড়ক অবরোধ
বরিশালে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মহাসড়ক অবরোধ

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দুর্গাপূজা ঘিরে স্বৈরাচারের অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সর্বোচ্চ সতর্ক থাকতে হবে : তারেক রহমান
দুর্গাপূজা ঘিরে স্বৈরাচারের অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সর্বোচ্চ সতর্ক থাকতে হবে : তারেক রহমান

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

৪৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সড়ক দুর্ঘটনায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
সড়ক দুর্ঘটনায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকে বাসের ধাক্কা, নিহত ১
দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকে বাসের ধাক্কা, নিহত ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খানাখন্দে ভরা কোচাশহর-ফাঁসিতলা সড়ক
খানাখন্দে ভরা কোচাশহর-ফাঁসিতলা সড়ক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইইউ প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি
ইইউ প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৯২৪ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৯২৪ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ড্রপেই সারবে অসুখ, লাগবে না চশমা?
ড্রপেই সারবে অসুখ, লাগবে না চশমা?

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

চিকিৎসকসহ ৫২ জন পেলেন গবেষণা অনুদান
চিকিৎসকসহ ৫২ জন পেলেন গবেষণা অনুদান

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে পাঁচজনের মৃত্যু
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে পাঁচজনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জে হত্যা মামলায় চারজনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
সিরাজগঞ্জে হত্যা মামলায় চারজনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই বিপ্লবে প্রবাসীদের ভূমিকা নিয়ে আশিষ কিফায়েতের আমাদ’স ড্রিম
জুলাই বিপ্লবে প্রবাসীদের ভূমিকা নিয়ে আশিষ কিফায়েতের আমাদ’স ড্রিম

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বসুন্ধরা শুভসংঘ রাজশাহী জেলার উদ্যোগে নবায়নযোগ্য জ্বালানির গুরুত্ব ও ব্যবহার বিষয়ক আলোচনা সভা
বসুন্ধরা শুভসংঘ রাজশাহী জেলার উদ্যোগে নবায়নযোগ্য জ্বালানির গুরুত্ব ও ব্যবহার বিষয়ক আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

মামলাজট কমাতে সহায়তা করতে পারে গ্রাম আদালত
মামলাজট কমাতে সহায়তা করতে পারে গ্রাম আদালত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ
এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?
সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম
ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা
ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন
নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?
স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইয়েমেনের বন্দরে ইসরায়েলের বিমান হামলা
ইয়েমেনের বন্দরে ইসরায়েলের বিমান হামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প
ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের ডাবল সেঞ্চুরি
টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের ডাবল সেঞ্চুরি

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে ট্রাম্পের ‘স্পষ্ট অবস্থান’ জানতে চান জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে ট্রাম্পের ‘স্পষ্ট অবস্থান’ জানতে চান জেলেনস্কি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর
বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর

নগর জীবন

রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি
রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

এটি সরকারি স্কুল!
এটি সরকারি স্কুল!

নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ
প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা
বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা

নগর জীবন

চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা
চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা
মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা

নগর জীবন

বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে
বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা
বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাহী আদেশে দল নিষিদ্ধ করা সমর্থন করি না
নির্বাহী আদেশে দল নিষিদ্ধ করা সমর্থন করি না

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যতিক্রমী ইকোসিস্টেম বিদ্যুৎ কেন্দ্র এলাকায়
ব্যতিক্রমী ইকোসিস্টেম বিদ্যুৎ কেন্দ্র এলাকায়

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে চোখ রাঙাচ্ছে বন্যা
সিলেটে চোখ রাঙাচ্ছে বন্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন

সম্পাদকীয়

অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২
কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২

দেশগ্রাম

সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে
সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে

নগর জীবন

রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ
রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ

দেশগ্রাম

এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ
এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ

নগর জীবন

আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে
আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে

নগর জীবন

বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ

নগর জীবন

জাতিসংঘের সতর্কবার্তা
জাতিসংঘের সতর্কবার্তা

নগর জীবন

আফজাল হোসেনের যাপিত জীবন
আফজাল হোসেনের যাপিত জীবন

শোবিজ

মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা
মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা

পূর্ব-পশ্চিম

তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত
তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত

নগর জীবন

জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার
জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার

নগর জীবন

গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮
গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮

পূর্ব-পশ্চিম

দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক
দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক

নগর জীবন

শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক
শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক

নগর জীবন