শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১০ সেপ্টেম্বর, ২০২০ আপডেট:

আত্মহত্যার পথ বেছে নেন মিসেস জিন্নাহ

সুমন পালিত
প্রিন্ট ভার্সন
আত্মহত্যার পথ বেছে নেন মিসেস জিন্নাহ

পাকিস্তানের প্রতিষ্ঠাতা মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ ছিলেন সে যুগের সবচেয়ে কেতাদুরস্ত রাজনীতিক। বিলেতে ব্যারিস্টারি পড়তে গিয়ে তিনি ইউরোপীয়দের চেয়েও বেশি ইউরোপীয় হয়ে দেশে ফেরেন। পশ্চিমাদের মতোই জিন্নাহ আবেগের বদলে পেশাদারিত্বকে বেশি গুরুত্ব দিতেন। চলনে-বলনে খাওয়া-দাওয়ায় ছিল ইউরোপীয় ছাপ। জিন্নাহ বিয়ে করেন যে লেডি রতনবাঈকে, তিনিও ছিলেন সমান স্মার্ট। সে যুগে সুন্দরী প্রতিযোগিতার প্রচলন হয়নি। হলে হয়তো মিস রতনবাঈ তথা মিস রতি সহজেই মিস ইন্ডিয়া খেতাব পেতেন। বিশ্বসুন্দরী প্রতিযোগিতার সুযোগ থাকলে হয়তো লেডি রতিকে উপেক্ষা করা বিচারকদের জন্য কঠিন হয়ে দাঁড়াত। জিন্নাহ এবং লেডি রতিকে নিয়ে যারা লিখেছেন তাদের বর্ণনায় এসেছে- রতির অপূর্বসুন্দর শরীরে ঝলমল করত নীল বা গোলাপি রঙের পোশাক, কখনো তাতে থাকত সোনালি কারুকাজ। রুপা আর মারবেল পাথরের তৈরি সিগারেট হোল্ডারে গোঁজা বিদেশি সিগারেটের ধোঁয়া যখন ছাড়তেন রতি, তখন তাঁর ব্যক্তিত্ব আলাদা মাত্রা পেত। লেডি রতির চলাফেরা, আদবকায়দা তো চোখে পড়ার মতোই ছিল, কিন্তু চারপাশের মানুষের কাছে সবচেয়ে আকর্ষণীয় হয়ে উঠত তাঁর হাসি।

বিংশ শতাব্দীর প্রথম দিকে তো বটেই তার আগে থেকে ভারতবর্ষের ইউরোপিয়ান সমাজের মেয়েদের মধ্যে ধূমপানের প্রচলন ছিল। এ দেশে শুধু নয়, সারা দুনিয়ায় ধূমপানের সর্বনাশা অভ্যাস ছড়িয়ে দেওয়ার পেছনে ছিল ইউরোপীয় বণিকদের হাত। ভারতবর্ষে ধূমপানের শুরু মোগল সম্রাট মহামতি আকবরের আমলে। এ উপমহাদেশে প্রথম তামাক নিয়ে আসে পর্তুগিজ ব্যবসায়ীরা। ইউরোপ থেকে ভারতবর্ষে আসার নতুন পথ আবিষ্কৃত হয় পঞ্চদশ শতাব্দীতে। ষোড়শ শতাব্দীর শুরুর দিকে পর্তুগিজরা আসে দক্ষিণ ভারতের বিজাপুর রাজ্যে। সে সময় বিজাপুর রাজ্য ছিল মোগল আনুগত্যাধীনে। বিজাপুর সুলতানের দরবারে মোগল দূত ছিলেন সম্রাট আকবরের প্রিয়ভাজন আমলা আসাদ বেগ। যিনি ছিলেন একজন হেকিম। তিনি পর্তুগিজদের কাছ থেকে ধূমপান সম্পর্কে অবহিত হন। তারা মোগল দূতের কাছে ধূমপানকে বিভিন্ন রোগের ধন্বন্তরি ওষুধ হিসেবে উপস্থাপন করে। জানায়, এটি ক্লান্তিনাশক, তৃপ্তিদায়ক, স্বাস্থ্যকর ও ওষুধি গুণসম্পন্ন। আসাদ বেগ সিদ্ধান্ত নেন তিনি সম্রাট আকবরকে ধূমপানের উপকরণ উপহার দেবেন। এজন্য পাঁচ ফুট লম্বা একটি পাইপ সংগ্রহ করেন। পাইপটির দুই প্রান্ত ছিল মণিমুক্তা-সজ্জিত। তিনি বিজাপুরের সুলতানের কাছ থেকে সংগ্রহ করেন তামাক ভর্তির একটি ব্যাগ। রুপার থালায় করে এসব জিনিস হাজির করা হয় মোগল দরবারে। বিদেশি জিনিসের প্রতি সম্রাট আকবরের দুর্বলতা ছিল। তামাকের ব্যাপারেও তিনি আগ্রহী হয়ে ওঠেন। কিন্তু মোগল দরবারের প্রধান হেকিম ধূমপানে আপত্তি জানান। বলেন, বিদেশিদের কথা শুনে কোনো কিছু গ্রহণ করা উচিত নয়। কিন্তু শেষ পর্যন্ত পর্তুগিজদের কলাকৌশলের জয় হয়। সম্রাট ধূমপানে রাজি হন। ধূমপান দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে ভারতবর্ষে। অনুমান করা যায় ইউরোপীয়রা সারা দুনিয়ায় ধূমপান ছড়িয়েছে মিথ্যা প্রচারণা চালিয়ে। এটি ক্লান্তিনাশক, তৃপ্তিদায়ক, স্বাস্থ্যকর ওষুধি গুণসম্পন্ন জিনিস এমন ধোঁকা দিয়ে। ইউরোপীয়রা ধূমপান শিখেছিল রেড ইন্ডিয়ানদের কাছ থেকে।

আমাদের এ উপমহাদেশে নিজেদের আভিজাত্য প্রকাশে মোগল আমলাদের মধ্যে ধূমপানের প্রচলন হয়। এ দেশের ইংরেজ পুরুষ ও নারীদের প্রায় শতভাগ ছিল ধূমপায়ী। ধান ভানতে শিবের গীত গাওয়া আর নয়। বলছিলাম জিন্নাহর প্রেয়সী বধূ লেডি রতির কথা। জিন্নাহ তাঁকে ডাকতেন ‘রাত্তি’ বলে। তিনি এমন ধরনের পোশাক পরতেন যা উঁচুমহলের ইংরেজ ললনাদের জন্যও ছিল বিব্রতকর। খাজা রাজি হায়দার জিন্নাহ ও মিসেস জিন্নাহ সম্পর্কে লেখা ‘রাত্তি জিন্নাহ’ নামের বইতে একটি ঘটনার উল্লেখ করেছেন।

‘একবার বোম্বের গভর্নর উইলিংডন জিন্নাহ দম্পতিকে ডিনারের দাওয়াত দেন। লো-কাট পোশাক পরে লেডি রতি নিমন্ত্রণ রক্ষা করতে যান। খাবার টেবিলে বসার পর লেডি উইলিংডন নিজের সহচরকে বলেন, রতি জিন্নাহকে একটা শাল এনে দাও, সম্ভবত তাঁর শীত করছে। এটা শুনেই মিস্টার জিন্নাহ উঠে দাঁড়িয়ে বলেন, যদি আমার স্ত্রীর শীত লাগে তাহলে তিনি নিজেই শাল চেয়ে নেবেন। স্ত্রীকে নিয়ে ডাইনিং হল ছেড়ে বেরিয়ে আসেন জিন্নাহ। উইলিংডন যত দিন গভর্নর ছিলেন তত দিন আর গভর্নর হাউসে যাননি তিনি।’

খাজা রাজি হায়দারের বর্ণনায় বেশ কতকগুলো সত্য উঠে এসেছে। প্রথমত, জিন্নাহ যেমন ছিলেন ‘মোর ইউরোপিয়ান দ্যান এ ইউরোপিয়ান’- লেডি রতনবাঈও ছিলেন অভিন্ন। দ্বিতীয়ত, বোম্বের গভর্নরপতœী লেডি উইলিংডন লেডি রতির লো কাট পোশাকে নিজে বিব্রতবোধ করেন বলেই তাঁর সহচরকে নির্দেশ দেন একটি শাল এনে দিতে। জিন্নাহ লেডি উইলিংডনের এমন আচরণকে নিজের প্রিয়তমা স্ত্রীর জন্য অপমানজনক ভাবেন। গভর্নরপতœীর আচরণের ভদ্রোচিত প্রতিবাদ করে তিনি অনুষ্ঠান ছেড়ে চলে যান।

জিন্নাহ সে সময় ছিলেন মুসলিম লীগের সভাপতি। উপমহাদেশের মুসলমানদের এক বড় অংশের মাথার মণি। ইসলামে নারী তো দূরের কথা কোনো পুরুষের সংক্ষিপ্ত পোশাক পরে চলাফেরা অনুমোদনযোগ্য নয়। কোনো নারীর সংক্ষিপ্ত পোশাক পরার সুযোগ না থাকলেও জিন্নাহপতœী বলে কথা! তিনি ধর্মকে বেছে নিয়েছিলেন রাজনৈতিক উদ্দেশ্য পূরণের হাতিয়ার হিসেবে। তাঁর ব্যক্তিজীবন ছিল ধর্মবিমুক্ত। লেডি রতিকে ইসলামী বিধান অনুযায়ী বিয়ে করেন নিছক কৌশল হিসেবে। বিয়ের আগে লেডি রতি ইসলাম গ্রহণ করলেও তা ছিল আনুষ্ঠানিকতাসর্বস্ব। মুসলমান হওয়ার পর তাঁর নাম হয় মরিয়ম জিন্নাহ। কিন্তু লেডি রতি কখনই নিজের সে পরিচয় দেননি। পরিচয় দিতেন বাবা-মার দেওয়া রতনবাঈ বা রতি নামে। জিন্নাহও এ ব্যাপারে কখনো আপত্তি করেছেন, এমন কোনো তথ্য নেই।

জিন্নাহ ও লেডি রতির বয়সে ২৪ বছরের পার্থক্য ছাড়া অমিলের চেয়ে মিলই ছিল বেশি। দুজনই ছিলেন অসম্ভব জেদি ও স্পষ্টভাষী। জিন্নাহ কোনো ক্ষেত্রে হারতে পছন্দ করতেন না। অভিন্ন স্বভাবের অধিকারী ছিলেন লেডি রতি। চলনে-বলনে ইউরোপীয়দের চেয়ে বেশি ইউরোপীয় হলেও দুজনই ছিলেন দেশপ্রেমী। খাজা রাজি হায়দারের বইতে তার বর্ণনা দেওয়া হয়েছে অনন্যভাবে।

এক ভোজসভায় ভাইসরয় লর্ড রিডিংয়ের পাশে বসেন জিন্নাহপতœী লেডি রতি। কথায় কথায় জার্মানির প্রসঙ্গ ওঠে। লর্ড রিডিং বলেন, তিনি জার্মানি যেতে চান কিন্তু যুদ্ধের পরে জার্মানরা ব্রিটেনের লোকদের পছন্দ করবে না, তাই সেখানে যাওয়া যাচ্ছে না। রতি মুখের ওপরই বলে বসেন, ‘তো আপনি ভারতে কী করতে এসেছেন?’ ইঙ্গিতটা স্পষ্ট- ভারতীয়রাও তো আপনাদের পছন্দ করে না, তাহলে এ দেশে এসেছেন কেন?

শিলা রেড্ডির ‘মিস্টার অ্যান্ড মিসেস জিন্নাহ দ্য ম্যারেজ দ্যাট শুক ইন্ডিয়া’ বইতেও লেডি রতির ব্যক্তিত্বের পরিস্ফুটন ঘটেছে। তিনি লিখেছেন, ‘১৯১৮ সালে লর্ড চেমসফোর্ড দুজনকে সিমলার ভাইসরয় লজে খেতে ডেকেছেন। হাতজোড় করে ভারতীয় কায়দায় ভাইসরয়কে অভিবাদন জানান রতি। ভোজন শেষে চেমসফোর্ড রতিকে পরামর্শ দেন, তিনি যদি স্বামীর রাজনৈতিক ক্যারিয়ার আরও ফুলে ফেঁপে উঠুক এমনটি চান তাহলে সে রকমই করা উচিত যেমনটা রোমে থাকলে রোমের বাসিন্দারা করে থাকেন। রতি সঙ্গে সঙ্গেই জবাব দেন, ‘এক্সেলেন্সি! আমি তো ঠিক সেটাই করলাম, যেটা আপনি বলছেন! ভারতে আছি, তাই ভারতীয় কায়দায় আপনাকে অভিবাদন জানালাম’!

বয়সের পার্থক্য থাকলেও জিন্নাহ ও লেডি রতির পারস্পরিক ভালোবাসা ছিল নিখাদ। এ ভালোবাসায় নানা কারণে দুজনের মধ্যে দূরত্ব গড়ে ওঠে। জিন্নাহকে আইন পেশায় বোধগম্য কারণেই সময় দিতে হতো। ভারতবর্ষের সেরা আইনজীবী হিসেবে তিনি নিজেকে প্রতিষ্ঠা করেছিলেন যোগ্যতাবলে। মুসলিম লীগের শীর্ষ নেতা হিসেবে বলা যায় এককভাবে তাঁকে পাকিস্তান প্রতিষ্ঠার জন্য লড়তে হয়েছে। এজন্য স্ত্রী ও শিশু কন্যাকে তিনি সময় দিতে পারতেন না। জিন্নাহ স্ত্রীকে গভীরভাবে ভালোবাসলেও তিনি ছিলেন আবেগহীন মানুষ। ভারতের শীর্ষ ধনী পরিবারের মেয়ে রতি চাইতেন স্বামী তাঁকে সময় দেবেন। তাঁর সঙ্গে যোগ দেবেন সামাজিক অনুষ্ঠানে। কিন্তু তা সম্ভব হতো না জিন্নাহর আইন পেশার ব্যস্ততার কারণে। রাজনৈতিক ব্যস্ততার কারণেও রতিকে সময় দেওয়া প্রায়শই হয়ে উঠত না। সে কারণে অস্থিরতায় ভুগতেন জিন্নাহপত্নী।

জিন্নাহর একান্ত সচিব ছিলেন এম সি চাগলা। যিনি স্বাধীন ভারতে পররাষ্ট্রমন্ত্রী পদে অধিষ্ঠিত হন। তিনি তাঁর স্মৃতিকথা ‘রোজেজ ইন ডিসেম্বর’-এ তাঁর এককালীন বস মিস্টার জিন্নাহ ও লেডি রতি সম্পর্কে লিখেছেন, ‘আমি আর মি. জিন্নাহ যখন কোনো আইনি বিষয়ে আলোচনা করতাম, তখন অনেক সময় রতি একটু বেশিই সাজগোজ করে চলে আসতেন। তিনি জিন্নাহর টেবিলের ওপর উঠে বসে পা দোলাতেন। মনে হতো যে কখন জিন্নাহ কথাবার্তা শেষ করে তাঁকে নিয়ে বাইরে বের হবেন। মিস্টার জিন্নাহর মুখ দিয়ে অবশ্য একটা শব্দও বের হতো না। কোনোরকম বিরক্তি প্রকাশ না করেই তিনি নিজের মতো কাজ করে যেতেন। লেডি রতি যে সেখানে আছেন, তা তিনি দেখতেই পাননি।’

মিস্টার জিন্নাহ সময় দিতে না পারায় উভয়ের বন্ধু সুলেখক, সমাজসেবী ও রাজনীতিক কাঞ্জি দ্বারকাদাসের ওপর নির্ভরশীল হয়ে পড়েন লেডি রতি। তিনি কাঞ্জির কাছে প্রায়ই মনের দুঃখ প্রকাশ করতেন। বলা যায়, মানসিকভাবে অসুস্থ হয়ে পড়েন লেডি রতি। একবার শারীরিক অসুস্থতার পর ফ্রান্স থেকে লেডি রতি দেশে ফেরেন রাজপুতানা নামের জাহাজে চেপে। সে সময় তিনি জিন্নাহকে যে চিঠি লেখেন তাতে হতাশা ও দুঃখবোধের প্রচন্ড আবেগ প্রকাশ পেয়েছে। লেডি রতি স্বামীকে লেখেন, ‘আমার জন্য তুমি যা করেছ, তার জন্য অনেক ধন্যবাদ। আমি তোমাকে যতটা চেয়েছিলাম, আর কোনো পুরুষকে কোনো নারী বোধহয় অতটা কখনো চায়নি। তুমি আমাকে ওই ফুলটার মতো করেই মনে রেখ যেটা ছিঁড়ে এনেছিলে। যে ফুলটাকে তুমি পায়ে মাড়িয়ে দিয়েছ, সেটাকে মনে রাখার দরকার নেই।’ লেডি রতির শেষ দিনগুলো কেটেছে সীমাহীন বিষণœতায়। আবেগহীন অসম বয়সী স্বামীর কাছে তিনি হয়তো মনের দুঃখগুলোর প্রকাশ করতেন না অভিমান করে। বিয়ের ১০ বছর ১০ মাস পর মাত্র ২৯ বছর বয়সে মারা যান লেডি রতি। এটি অবশ্য স্বাভাবিক মৃত্যু ছিল না। হতাশার কশাঘাতে মানসিকভাবেও লেডি রতি ভেঙে পড়েছিলেন। ফলে তিনি বেছে নেন আত্মহত্যার পথ। কাঞ্জি দ্বারকাদাসের ভাষ্য অনুযায়ী অনেকটি ঘুমের বড়ি খেয়ে আত্মহত্যা করেন জিন্নাহপত্নী লেডি রতি।

লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক।

ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
পাচার টাকা উদ্ধার
পাচার টাকা উদ্ধার
গুমে মৃত্যুদণ্ড
গুমে মৃত্যুদণ্ড
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
গণসংযোগে গুলি
গণসংযোগে গুলি
মহান ৭ নভেম্বর
মহান ৭ নভেম্বর
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
সর্বশেষ খবর
মহাবিশ্বের ভবিষ্যৎ নিয়ে বিজ্ঞানীদের মধ্যে নতুন বিতর্ক
মহাবিশ্বের ভবিষ্যৎ নিয়ে বিজ্ঞানীদের মধ্যে নতুন বিতর্ক

১ সেকেন্ড আগে | বিজ্ঞান

রাজধানীর পল্লবীতে মোটরসাইকেলের ধাক্কায় নিহত ১
রাজধানীর পল্লবীতে মোটরসাইকেলের ধাক্কায় নিহত ১

৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

হবিগঞ্জে ছুরিকাঘাতে মুসল্লিকে হত্যা, যুবক গ্রেপ্তার
হবিগঞ্জে ছুরিকাঘাতে মুসল্লিকে হত্যা, যুবক গ্রেপ্তার

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাগুরায় শিক্ষার্থীদের মাঝে বাইসাইকেল বিতরণ
মাগুরায় শিক্ষার্থীদের মাঝে বাইসাইকেল বিতরণ

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি
বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

নবীনগরে বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বিএনপির বর্ণাঢ্য র‌্যালি
নবীনগরে বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বিএনপির বর্ণাঢ্য র‌্যালি

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভোটার এলাকা পরিবর্তনের সুযোগ আছে আরও দুইদিন, আবেদন যেভাবে
ভোটার এলাকা পরিবর্তনের সুযোগ আছে আরও দুইদিন, আবেদন যেভাবে

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজীপুরে সংবর্ধনা পেলেন ৪২ কৃতী শিক্ষার্থী
গাজীপুরে সংবর্ধনা পেলেন ৪২ কৃতী শিক্ষার্থী

২১ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালো চলবে : গভর্নর
রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালো চলবে : গভর্নর

২১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির
মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে মেটার ৬০০ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ
যুক্তরাষ্ট্রে মেটার ৬০০ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ

২৭ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভারতীয় নাগরিকের মরদেহ দেখল বাংলাদেশি স্বজনরা
ভারতীয় নাগরিকের মরদেহ দেখল বাংলাদেশি স্বজনরা

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আইসিসিবিতে চলছে ইলেকট্রিক গাড়ি-বাইক ও মেডিকেল প্রযুক্তির প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে চলছে ইলেকট্রিক গাড়ি-বাইক ও মেডিকেল প্রযুক্তির প্রদর্শনী

৩৬ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ৮৩৪
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ৮৩৪

৩৭ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

নরসিংদীতে মাইকে ঘোষণা দিয়ে ফের 'টেঁটাযুদ্ধ'
নরসিংদীতে মাইকে ঘোষণা দিয়ে ফের 'টেঁটাযুদ্ধ'

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্লিনিক্যাল বর্জ্যে মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকিতে রংপুর নগরবাসী
ক্লিনিক্যাল বর্জ্যে মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকিতে রংপুর নগরবাসী

৫৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

গাইবান্ধায় বাসদের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে সমাবেশ
গাইবান্ধায় বাসদের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে সমাবেশ

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সুন্দরবনে পর্যটকবাহী বোট উল্টে নারী নিখোঁজ
সুন্দরবনে পর্যটকবাহী বোট উল্টে নারী নিখোঁজ

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে ডাকাত দলের ৪ সদস্য গ্রেফতার
জয়পুরহাটে ডাকাত দলের ৪ সদস্য গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৈষম্যবিরোধী আইন প্রবর্তনে দলগুলোকে অঙ্গীকারের আহ্বান দেবপ্রিয়র
বৈষম্যবিরোধী আইন প্রবর্তনে দলগুলোকে অঙ্গীকারের আহ্বান দেবপ্রিয়র

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের
চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় আসছেন ব্রাজিলের বিশ্বকাপজয়ী অধিনায়ক কাফু
ঢাকায় আসছেন ব্রাজিলের বিশ্বকাপজয়ী অধিনায়ক কাফু

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হয়েও সুদানের রাজধানীতে আরএসএফের ড্রোন হামলা
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হয়েও সুদানের রাজধানীতে আরএসএফের ড্রোন হামলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ট্রেলিয়ার কাছে বড় হারে সেমির স্বপ্নভঙ্গ বাংলাদেশের
অস্ট্রেলিয়ার কাছে বড় হারে সেমির স্বপ্নভঙ্গ বাংলাদেশের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাজিলে টর্নেডোর আঘাতে অন্তত ৫ জনের মৃত্যু, আহত ১৩০
ব্রাজিলে টর্নেডোর আঘাতে অন্তত ৫ জনের মৃত্যু, আহত ১৩০

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে প্রণোদনার বীজ-সার পেল ২৮২০ কৃষক
গোপালগঞ্জে প্রণোদনার বীজ-সার পেল ২৮২০ কৃষক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অলিম্পিকে যোগ্যতা অর্জন নাও করতে পারে পাকিস্তান
অলিম্পিকে যোগ্যতা অর্জন নাও করতে পারে পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!
কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ
ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর
গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক
আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ
বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি
জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন
মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের
নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু
‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!
ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৬ বিলিয়নিয়ার ২২ মিলিয়ন ঢেলেও মামদানিকে ঠেকাতে পারেনি!
২৬ বিলিয়নিয়ার ২২ মিলিয়ন ঢেলেও মামদানিকে ঠেকাতে পারেনি!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন
দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং
বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি
‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান
মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা
অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা
ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা
শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস
মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প
জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‌‘এই দেশের জনগণ তারেক রহমানকেই আগামীর প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দেখতে চায়’
‌‘এই দেশের জনগণ তারেক রহমানকেই আগামীর প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দেখতে চায়’

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মনে হচ্ছে নির্বাচন বানচাল করা গণহত্যাকারীদের একমাত্র লক্ষ্য : প্রিন্স
মনে হচ্ছে নির্বাচন বানচাল করা গণহত্যাকারীদের একমাত্র লক্ষ্য : প্রিন্স

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!
মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই কাজরী এখন
সেই কাজরী এখন

শোবিজ

আসছে হেরোইনের কাঁচামাল
আসছে হেরোইনের কাঁচামাল

পেছনের পৃষ্ঠা

নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা
নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা

শনিবারের সকাল

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে

নগর জীবন

‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না
‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুঁকিতে ৭ কোটি পোশাকশ্রমিক
ঝুঁকিতে ৭ কোটি পোশাকশ্রমিক

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র
গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ
দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ

প্রথম পৃষ্ঠা

উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা
উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা

নগর জীবন

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজের সেই ছবি
নায়করাজের সেই ছবি

শোবিজ

এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ
এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ

মাঠে ময়দানে

দেড় হাজার কোটি টাকার সুফল প্রকল্পে দুর্নীতি
দেড় হাজার কোটি টাকার সুফল প্রকল্পে দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র

সম্পাদকীয়

সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা
সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা

মাঠে ময়দানে

কালের সাক্ষী তমাল গাছটি
কালের সাক্ষী তমাল গাছটি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই
ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই

মাঠে ময়দানে

চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর
চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর

দেশগ্রাম

খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব
খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব

মাঠে ময়দানে

আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে
আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে

মাঠে ময়দানে

সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের
সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের

নগর জীবন

বছরের শুরুতে সব বই পাবে না শিক্ষার্থীরা
বছরের শুরুতে সব বই পাবে না শিক্ষার্থীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার
বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা
ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা

মাঠে ময়দানে

বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড
বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড

পূর্ব-পশ্চিম

দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার
দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের
আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের

দেশগ্রাম

মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ
মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ

দেশগ্রাম