শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১০ সেপ্টেম্বর, ২০২০ আপডেট:

আত্মহত্যার পথ বেছে নেন মিসেস জিন্নাহ

সুমন পালিত
প্রিন্ট ভার্সন
আত্মহত্যার পথ বেছে নেন মিসেস জিন্নাহ

পাকিস্তানের প্রতিষ্ঠাতা মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ ছিলেন সে যুগের সবচেয়ে কেতাদুরস্ত রাজনীতিক। বিলেতে ব্যারিস্টারি পড়তে গিয়ে তিনি ইউরোপীয়দের চেয়েও বেশি ইউরোপীয় হয়ে দেশে ফেরেন। পশ্চিমাদের মতোই জিন্নাহ আবেগের বদলে পেশাদারিত্বকে বেশি গুরুত্ব দিতেন। চলনে-বলনে খাওয়া-দাওয়ায় ছিল ইউরোপীয় ছাপ। জিন্নাহ বিয়ে করেন যে লেডি রতনবাঈকে, তিনিও ছিলেন সমান স্মার্ট। সে যুগে সুন্দরী প্রতিযোগিতার প্রচলন হয়নি। হলে হয়তো মিস রতনবাঈ তথা মিস রতি সহজেই মিস ইন্ডিয়া খেতাব পেতেন। বিশ্বসুন্দরী প্রতিযোগিতার সুযোগ থাকলে হয়তো লেডি রতিকে উপেক্ষা করা বিচারকদের জন্য কঠিন হয়ে দাঁড়াত। জিন্নাহ এবং লেডি রতিকে নিয়ে যারা লিখেছেন তাদের বর্ণনায় এসেছে- রতির অপূর্বসুন্দর শরীরে ঝলমল করত নীল বা গোলাপি রঙের পোশাক, কখনো তাতে থাকত সোনালি কারুকাজ। রুপা আর মারবেল পাথরের তৈরি সিগারেট হোল্ডারে গোঁজা বিদেশি সিগারেটের ধোঁয়া যখন ছাড়তেন রতি, তখন তাঁর ব্যক্তিত্ব আলাদা মাত্রা পেত। লেডি রতির চলাফেরা, আদবকায়দা তো চোখে পড়ার মতোই ছিল, কিন্তু চারপাশের মানুষের কাছে সবচেয়ে আকর্ষণীয় হয়ে উঠত তাঁর হাসি।

বিংশ শতাব্দীর প্রথম দিকে তো বটেই তার আগে থেকে ভারতবর্ষের ইউরোপিয়ান সমাজের মেয়েদের মধ্যে ধূমপানের প্রচলন ছিল। এ দেশে শুধু নয়, সারা দুনিয়ায় ধূমপানের সর্বনাশা অভ্যাস ছড়িয়ে দেওয়ার পেছনে ছিল ইউরোপীয় বণিকদের হাত। ভারতবর্ষে ধূমপানের শুরু মোগল সম্রাট মহামতি আকবরের আমলে। এ উপমহাদেশে প্রথম তামাক নিয়ে আসে পর্তুগিজ ব্যবসায়ীরা। ইউরোপ থেকে ভারতবর্ষে আসার নতুন পথ আবিষ্কৃত হয় পঞ্চদশ শতাব্দীতে। ষোড়শ শতাব্দীর শুরুর দিকে পর্তুগিজরা আসে দক্ষিণ ভারতের বিজাপুর রাজ্যে। সে সময় বিজাপুর রাজ্য ছিল মোগল আনুগত্যাধীনে। বিজাপুর সুলতানের দরবারে মোগল দূত ছিলেন সম্রাট আকবরের প্রিয়ভাজন আমলা আসাদ বেগ। যিনি ছিলেন একজন হেকিম। তিনি পর্তুগিজদের কাছ থেকে ধূমপান সম্পর্কে অবহিত হন। তারা মোগল দূতের কাছে ধূমপানকে বিভিন্ন রোগের ধন্বন্তরি ওষুধ হিসেবে উপস্থাপন করে। জানায়, এটি ক্লান্তিনাশক, তৃপ্তিদায়ক, স্বাস্থ্যকর ও ওষুধি গুণসম্পন্ন। আসাদ বেগ সিদ্ধান্ত নেন তিনি সম্রাট আকবরকে ধূমপানের উপকরণ উপহার দেবেন। এজন্য পাঁচ ফুট লম্বা একটি পাইপ সংগ্রহ করেন। পাইপটির দুই প্রান্ত ছিল মণিমুক্তা-সজ্জিত। তিনি বিজাপুরের সুলতানের কাছ থেকে সংগ্রহ করেন তামাক ভর্তির একটি ব্যাগ। রুপার থালায় করে এসব জিনিস হাজির করা হয় মোগল দরবারে। বিদেশি জিনিসের প্রতি সম্রাট আকবরের দুর্বলতা ছিল। তামাকের ব্যাপারেও তিনি আগ্রহী হয়ে ওঠেন। কিন্তু মোগল দরবারের প্রধান হেকিম ধূমপানে আপত্তি জানান। বলেন, বিদেশিদের কথা শুনে কোনো কিছু গ্রহণ করা উচিত নয়। কিন্তু শেষ পর্যন্ত পর্তুগিজদের কলাকৌশলের জয় হয়। সম্রাট ধূমপানে রাজি হন। ধূমপান দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে ভারতবর্ষে। অনুমান করা যায় ইউরোপীয়রা সারা দুনিয়ায় ধূমপান ছড়িয়েছে মিথ্যা প্রচারণা চালিয়ে। এটি ক্লান্তিনাশক, তৃপ্তিদায়ক, স্বাস্থ্যকর ওষুধি গুণসম্পন্ন জিনিস এমন ধোঁকা দিয়ে। ইউরোপীয়রা ধূমপান শিখেছিল রেড ইন্ডিয়ানদের কাছ থেকে।

আমাদের এ উপমহাদেশে নিজেদের আভিজাত্য প্রকাশে মোগল আমলাদের মধ্যে ধূমপানের প্রচলন হয়। এ দেশের ইংরেজ পুরুষ ও নারীদের প্রায় শতভাগ ছিল ধূমপায়ী। ধান ভানতে শিবের গীত গাওয়া আর নয়। বলছিলাম জিন্নাহর প্রেয়সী বধূ লেডি রতির কথা। জিন্নাহ তাঁকে ডাকতেন ‘রাত্তি’ বলে। তিনি এমন ধরনের পোশাক পরতেন যা উঁচুমহলের ইংরেজ ললনাদের জন্যও ছিল বিব্রতকর। খাজা রাজি হায়দার জিন্নাহ ও মিসেস জিন্নাহ সম্পর্কে লেখা ‘রাত্তি জিন্নাহ’ নামের বইতে একটি ঘটনার উল্লেখ করেছেন।

‘একবার বোম্বের গভর্নর উইলিংডন জিন্নাহ দম্পতিকে ডিনারের দাওয়াত দেন। লো-কাট পোশাক পরে লেডি রতি নিমন্ত্রণ রক্ষা করতে যান। খাবার টেবিলে বসার পর লেডি উইলিংডন নিজের সহচরকে বলেন, রতি জিন্নাহকে একটা শাল এনে দাও, সম্ভবত তাঁর শীত করছে। এটা শুনেই মিস্টার জিন্নাহ উঠে দাঁড়িয়ে বলেন, যদি আমার স্ত্রীর শীত লাগে তাহলে তিনি নিজেই শাল চেয়ে নেবেন। স্ত্রীকে নিয়ে ডাইনিং হল ছেড়ে বেরিয়ে আসেন জিন্নাহ। উইলিংডন যত দিন গভর্নর ছিলেন তত দিন আর গভর্নর হাউসে যাননি তিনি।’

খাজা রাজি হায়দারের বর্ণনায় বেশ কতকগুলো সত্য উঠে এসেছে। প্রথমত, জিন্নাহ যেমন ছিলেন ‘মোর ইউরোপিয়ান দ্যান এ ইউরোপিয়ান’- লেডি রতনবাঈও ছিলেন অভিন্ন। দ্বিতীয়ত, বোম্বের গভর্নরপতœী লেডি উইলিংডন লেডি রতির লো কাট পোশাকে নিজে বিব্রতবোধ করেন বলেই তাঁর সহচরকে নির্দেশ দেন একটি শাল এনে দিতে। জিন্নাহ লেডি উইলিংডনের এমন আচরণকে নিজের প্রিয়তমা স্ত্রীর জন্য অপমানজনক ভাবেন। গভর্নরপতœীর আচরণের ভদ্রোচিত প্রতিবাদ করে তিনি অনুষ্ঠান ছেড়ে চলে যান।

জিন্নাহ সে সময় ছিলেন মুসলিম লীগের সভাপতি। উপমহাদেশের মুসলমানদের এক বড় অংশের মাথার মণি। ইসলামে নারী তো দূরের কথা কোনো পুরুষের সংক্ষিপ্ত পোশাক পরে চলাফেরা অনুমোদনযোগ্য নয়। কোনো নারীর সংক্ষিপ্ত পোশাক পরার সুযোগ না থাকলেও জিন্নাহপতœী বলে কথা! তিনি ধর্মকে বেছে নিয়েছিলেন রাজনৈতিক উদ্দেশ্য পূরণের হাতিয়ার হিসেবে। তাঁর ব্যক্তিজীবন ছিল ধর্মবিমুক্ত। লেডি রতিকে ইসলামী বিধান অনুযায়ী বিয়ে করেন নিছক কৌশল হিসেবে। বিয়ের আগে লেডি রতি ইসলাম গ্রহণ করলেও তা ছিল আনুষ্ঠানিকতাসর্বস্ব। মুসলমান হওয়ার পর তাঁর নাম হয় মরিয়ম জিন্নাহ। কিন্তু লেডি রতি কখনই নিজের সে পরিচয় দেননি। পরিচয় দিতেন বাবা-মার দেওয়া রতনবাঈ বা রতি নামে। জিন্নাহও এ ব্যাপারে কখনো আপত্তি করেছেন, এমন কোনো তথ্য নেই।

জিন্নাহ ও লেডি রতির বয়সে ২৪ বছরের পার্থক্য ছাড়া অমিলের চেয়ে মিলই ছিল বেশি। দুজনই ছিলেন অসম্ভব জেদি ও স্পষ্টভাষী। জিন্নাহ কোনো ক্ষেত্রে হারতে পছন্দ করতেন না। অভিন্ন স্বভাবের অধিকারী ছিলেন লেডি রতি। চলনে-বলনে ইউরোপীয়দের চেয়ে বেশি ইউরোপীয় হলেও দুজনই ছিলেন দেশপ্রেমী। খাজা রাজি হায়দারের বইতে তার বর্ণনা দেওয়া হয়েছে অনন্যভাবে।

এক ভোজসভায় ভাইসরয় লর্ড রিডিংয়ের পাশে বসেন জিন্নাহপতœী লেডি রতি। কথায় কথায় জার্মানির প্রসঙ্গ ওঠে। লর্ড রিডিং বলেন, তিনি জার্মানি যেতে চান কিন্তু যুদ্ধের পরে জার্মানরা ব্রিটেনের লোকদের পছন্দ করবে না, তাই সেখানে যাওয়া যাচ্ছে না। রতি মুখের ওপরই বলে বসেন, ‘তো আপনি ভারতে কী করতে এসেছেন?’ ইঙ্গিতটা স্পষ্ট- ভারতীয়রাও তো আপনাদের পছন্দ করে না, তাহলে এ দেশে এসেছেন কেন?

শিলা রেড্ডির ‘মিস্টার অ্যান্ড মিসেস জিন্নাহ দ্য ম্যারেজ দ্যাট শুক ইন্ডিয়া’ বইতেও লেডি রতির ব্যক্তিত্বের পরিস্ফুটন ঘটেছে। তিনি লিখেছেন, ‘১৯১৮ সালে লর্ড চেমসফোর্ড দুজনকে সিমলার ভাইসরয় লজে খেতে ডেকেছেন। হাতজোড় করে ভারতীয় কায়দায় ভাইসরয়কে অভিবাদন জানান রতি। ভোজন শেষে চেমসফোর্ড রতিকে পরামর্শ দেন, তিনি যদি স্বামীর রাজনৈতিক ক্যারিয়ার আরও ফুলে ফেঁপে উঠুক এমনটি চান তাহলে সে রকমই করা উচিত যেমনটা রোমে থাকলে রোমের বাসিন্দারা করে থাকেন। রতি সঙ্গে সঙ্গেই জবাব দেন, ‘এক্সেলেন্সি! আমি তো ঠিক সেটাই করলাম, যেটা আপনি বলছেন! ভারতে আছি, তাই ভারতীয় কায়দায় আপনাকে অভিবাদন জানালাম’!

বয়সের পার্থক্য থাকলেও জিন্নাহ ও লেডি রতির পারস্পরিক ভালোবাসা ছিল নিখাদ। এ ভালোবাসায় নানা কারণে দুজনের মধ্যে দূরত্ব গড়ে ওঠে। জিন্নাহকে আইন পেশায় বোধগম্য কারণেই সময় দিতে হতো। ভারতবর্ষের সেরা আইনজীবী হিসেবে তিনি নিজেকে প্রতিষ্ঠা করেছিলেন যোগ্যতাবলে। মুসলিম লীগের শীর্ষ নেতা হিসেবে বলা যায় এককভাবে তাঁকে পাকিস্তান প্রতিষ্ঠার জন্য লড়তে হয়েছে। এজন্য স্ত্রী ও শিশু কন্যাকে তিনি সময় দিতে পারতেন না। জিন্নাহ স্ত্রীকে গভীরভাবে ভালোবাসলেও তিনি ছিলেন আবেগহীন মানুষ। ভারতের শীর্ষ ধনী পরিবারের মেয়ে রতি চাইতেন স্বামী তাঁকে সময় দেবেন। তাঁর সঙ্গে যোগ দেবেন সামাজিক অনুষ্ঠানে। কিন্তু তা সম্ভব হতো না জিন্নাহর আইন পেশার ব্যস্ততার কারণে। রাজনৈতিক ব্যস্ততার কারণেও রতিকে সময় দেওয়া প্রায়শই হয়ে উঠত না। সে কারণে অস্থিরতায় ভুগতেন জিন্নাহপত্নী।

জিন্নাহর একান্ত সচিব ছিলেন এম সি চাগলা। যিনি স্বাধীন ভারতে পররাষ্ট্রমন্ত্রী পদে অধিষ্ঠিত হন। তিনি তাঁর স্মৃতিকথা ‘রোজেজ ইন ডিসেম্বর’-এ তাঁর এককালীন বস মিস্টার জিন্নাহ ও লেডি রতি সম্পর্কে লিখেছেন, ‘আমি আর মি. জিন্নাহ যখন কোনো আইনি বিষয়ে আলোচনা করতাম, তখন অনেক সময় রতি একটু বেশিই সাজগোজ করে চলে আসতেন। তিনি জিন্নাহর টেবিলের ওপর উঠে বসে পা দোলাতেন। মনে হতো যে কখন জিন্নাহ কথাবার্তা শেষ করে তাঁকে নিয়ে বাইরে বের হবেন। মিস্টার জিন্নাহর মুখ দিয়ে অবশ্য একটা শব্দও বের হতো না। কোনোরকম বিরক্তি প্রকাশ না করেই তিনি নিজের মতো কাজ করে যেতেন। লেডি রতি যে সেখানে আছেন, তা তিনি দেখতেই পাননি।’

মিস্টার জিন্নাহ সময় দিতে না পারায় উভয়ের বন্ধু সুলেখক, সমাজসেবী ও রাজনীতিক কাঞ্জি দ্বারকাদাসের ওপর নির্ভরশীল হয়ে পড়েন লেডি রতি। তিনি কাঞ্জির কাছে প্রায়ই মনের দুঃখ প্রকাশ করতেন। বলা যায়, মানসিকভাবে অসুস্থ হয়ে পড়েন লেডি রতি। একবার শারীরিক অসুস্থতার পর ফ্রান্স থেকে লেডি রতি দেশে ফেরেন রাজপুতানা নামের জাহাজে চেপে। সে সময় তিনি জিন্নাহকে যে চিঠি লেখেন তাতে হতাশা ও দুঃখবোধের প্রচন্ড আবেগ প্রকাশ পেয়েছে। লেডি রতি স্বামীকে লেখেন, ‘আমার জন্য তুমি যা করেছ, তার জন্য অনেক ধন্যবাদ। আমি তোমাকে যতটা চেয়েছিলাম, আর কোনো পুরুষকে কোনো নারী বোধহয় অতটা কখনো চায়নি। তুমি আমাকে ওই ফুলটার মতো করেই মনে রেখ যেটা ছিঁড়ে এনেছিলে। যে ফুলটাকে তুমি পায়ে মাড়িয়ে দিয়েছ, সেটাকে মনে রাখার দরকার নেই।’ লেডি রতির শেষ দিনগুলো কেটেছে সীমাহীন বিষণœতায়। আবেগহীন অসম বয়সী স্বামীর কাছে তিনি হয়তো মনের দুঃখগুলোর প্রকাশ করতেন না অভিমান করে। বিয়ের ১০ বছর ১০ মাস পর মাত্র ২৯ বছর বয়সে মারা যান লেডি রতি। এটি অবশ্য স্বাভাবিক মৃত্যু ছিল না। হতাশার কশাঘাতে মানসিকভাবেও লেডি রতি ভেঙে পড়েছিলেন। ফলে তিনি বেছে নেন আত্মহত্যার পথ। কাঞ্জি দ্বারকাদাসের ভাষ্য অনুযায়ী অনেকটি ঘুমের বড়ি খেয়ে আত্মহত্যা করেন জিন্নাহপত্নী লেডি রতি।

লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক।

ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

১০ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

৩৯ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

৫৭ মিনিট আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে
শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম
চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা
ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা

৪ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান
১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পকলায় ভাসানে উজান
শিল্পকলায় ভাসানে উজান

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন

সম্পাদকীয়

বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

সম্পাদকীয়

শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান

সম্পাদকীয়

বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ
বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর
রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর

খবর