শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৫ অক্টোবর, ২০২০ আপডেট:

ক্ষমতা কাহিনি : মৈত্রেয়ী ও জিনাত মহলের অমর প্রেম

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
ক্ষমতা কাহিনি : মৈত্রেয়ী ও জিনাত মহলের অমর প্রেম

আমেরিকার শিকাগো বিশ্ববিদ্যালয়ের লাইব্রেরিতে জীবন সায়াহ্ণে মিলিত হয়েছেন দুই নর-নারী। একজন শিকাগো বিশ্ববিদ্যালয়ের দর্শন বিভাগের অধ্যাপক। আরেকজন ভারতের কলকাতা থেকে একটি অনুষ্ঠানে যোগ দিতে গেছেন। স্বামীর অনুমতি নিয়েছেন বিশেষ একজন পুরনো বন্ধুর সঙ্গে সাক্ষাতে যাওয়ার। একদা এই বন্ধুর সঙ্গে ভালোবাসার সাতকাহন ছিল। জীবনের প্রথম অধ্যায়ের অন্যরকম গভীর এক আবেগ। সবকিছু তছনছ করে দেওয়ার উতাল হাওয়া। কলকাতার উচ্চশিক্ষিত পরিবারে বয়ে যাওয়া ঝড়ের সময়টা ছিল ১৯২৮ সাল। তখনকার রক্ষণশীলতার পারিবারিক কঠোরতা মেনে নেয়নি কোনো কিছু। নিয়তির নিষ্ঠুর পরিহাস দূরে সরিয়ে দেয় তাদের। তার পরও হৃদয়ের আকুলতা স্বপ্নের জগৎ থেকে কেউ কাউকে সরাতে পারেনি। তাই হয়তো প্রকৃতি করে দিয়েছে শেষ বয়সে এই সাক্ষাতের ব্যবস্থা। মির্চা এলিয়াদ ও মৈত্রেয়ী দেবীর কথা বলছি। ৪০ বছর পর আবার সাক্ষাতে মৈত্রেয়ী দেবী তাকালেন মির্চার দিকে। একটা দীর্ঘশ্বাস ছাড়লেন। তারপর বললেন, বইয়ের মাঝে অনেক মিথ্যা কেন লিখেছ? ভাগ্যটা ভালো ছিল বই পড়েছি অনেক পরে। কেন মিথ্যা লিখেছ? আমাদের গভীর ভালোবাসা ছিল। কিন্তু রাতে তোমার বিছানায় যাওয়ার সম্পর্ক তো ছিল না। এত অসত্য আমাকে হতাশ করেছে। দুঃখ প্রকাশ করলেন মির্চা। তারপর বললেন, তোমার সঙ্গে ছাড়াছাড়ির পর আমার ভিতরে একটা ভয়াবহ কষ্টের দাবদাহ তৈরি হয়। আগুনে পুড়তে থাকি। কবিগুরুর কাছে গিয়েছিলাম। তিনিও সমাধান করতে পারেননি। তারপর দেশে ফিরলাম। বিয়ে সংসার সবকিছুর মাঝে নিজেকে আড়ালের চেষ্টা করলাম। তাতেও কিছু হলো না। পুড়তে পুড়তে সবকিছু এলোমেলো হয়ে গেল। জমাটবাঁধা ক্ষোভ ও বেদনার বিস্ফোরণ চলে এলো বইতে। তাতেই যোগ হলো বাড়তি অনেক কিছু। মৈত্রেয়ী কথা বাড়ালেন না। দীর্ঘশ্বাস ছাড়লেন। বেদনার গভীর দৃষ্টিতে দেখলেন প্রথম জীবনের মানুষটিকে। মির্চাও গভীর দৃষ্টিতে তাকালেন। জীবনের চোরাগলিতে কত কিছুই বদলে গেছে। হারিয়ে গেছে। সময় এভাবে চলে যায় জীবন থেকে। বিদায় নিলেন মৈত্রেয়ী। তারপর দেশে ফিরলেন। আবার পড়লেন জীবনের প্রথম প্রেমিক মির্চা এলিয়াদের লেখা ‘লা লুই বেঙ্গলি’। কাগজ কলম তুলে নিলেন। লিখলেন ‘ন হন্যতে’। পাতায় পাতায় জবাব। কিন্তু পুরনো প্রেমিককে নিয়ে বই লেখা আত্মীয়স্বজন ও পারিবারিক বন্ধুবান্ধব কেউই পছন্দ করলেন না। মৈত্রেয়ী দেবী তখন অনেক কিছুরই বাইরে। জীবনের শেষ ক্ষণে চাওয়া-পাওয়ার হিসাব করে কী হবে? রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ভীষণ স্নেহ করতেন মৈত্রেয়ীকে। সেই কথাগুলো মির্চাকে বলতেন। আর ঈর্ষাকাতর হতেন মির্চা। এ খেপানোতেই আনন্দ পেতেন মৈত্রেয়ী।

প্রথম জীবনের অনেক কিছুই হয় যার কোনো হিসাব-নিকাশ থাকে না। হৃদয়ে একটা সুইফোটা কষ্ট বয়ে বেড়ায় মানুষ সারা জীবন। মৈত্রেয়ীর বাবা সুরেন্দ্রনাথ দাশগুপ্ত ছিলেন শিক্ষক। চট্টগ্রাম ও রাজশাহী কলেজে অধ্যাপনা করেছেন। তারপর কলকাতা সংস্কৃতি ও প্রেসিডেন্সি কলেজে। সুরেন্দ্রনাথ দাশগুপ্ত পিএইচডি করেছিলেন ক্যামব্রিজ থেকে। আধুনিক চিন্তা-চেতনার মানুষ। সন্তানদের সেভাবে বড় করেন। কলকাতার সিভিল সোসাইটিতে তাঁর অবস্থান ছিল অন্য উচ্চতায়। ঠাকুরবাড়ির সঙ্গে এ পরিবারের যোগাযোগ ছিল নিবিড়। শিল্প-সংস্কৃতির চর্চা ছিল পরিবারের অন্দরমহলে। রোমানিয়ান যুবক মির্চা এলিয়াদ ভারতীয় দর্শন নিয়ে পিএইচডি করতে আসেন অধ্যাপক সুরেন্দ্রনাথের অধীন। গবেষণার দীর্ঘ কাজ। থাকার সমস্যার সমাধানে ঠাঁই হয় দাশগুপ্ত বাবুর বাড়িতেই। বাড়ির বড় মেয়ে মৈত্রেয়ীর সঙ্গে পরিচয় হয়। কবিতা, শিল্প, সংস্কৃতি চর্চায় মেধা-মননে মৈত্রেয়ী তখন রবিঠাকুরের দরবারে স্থান করে নিয়েছেন। মির্চা মুগ্ধ হলেন ১৬ বছর বয়সী মেয়েটির পরিপক্বতায়। তাদের মাঝে বন্ধুত্ব গড়ে ওঠে। রবির গল্প শোনাত মেয়েটি। আর নিজের অজান্তে হিংসা তৈরি হতো মির্চার। কিন্তু বাড়ত মুগ্ধতা, বিস্ময় আর ভালোবাসা। এভাবেই সময় বয়ে যেতে থাকে। শেষ পর্যন্ত বন্ধুত্ব গড়ায় প্রেমে। এক সন্ধ্যায় দুজনের হালকা বেসামাল উচ্ছলতা সমস্যা তৈরি করে। সঙ্গে থাকা ছোট বোন বাড়িতে এসে বলে দেয় সবকিছু। ব্যস, আর যায় কোথায়? উদারমনা পরিবারটিকে পেয়ে বসে বাঙালি রক্ষণশীলতার কঠোরতা। সে রাতেই অধ্যাপক দাশগুপ্ত বাড়ি থেকে বের করে দিলেন মির্চাকে। কলকাতায় ঘুরলেন মির্চা। গেলেন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কাছেও। কিন্তু কিছুতেই কিছু হলো না। মির্চার সঙ্গে দেখা হলো না মৈত্রেয়ীর। এভাবে কেটে যায় দিন। তারপর একদিন মৈত্রেয়ীর বিয়ে হয়। সংসার হয়। সন্তানদের জন্ম হয়। মির্চাও দেশে ফিরে অধ্যাপনায় যোগ দেন। বিয়ে করেন। কিন্তু মৈত্রেয়ীকে ভুলতে পারছিলেন না। দুঃখ-কষ্টের ভারাক্রান্ত মনের কাঁটায় লিখলেন, ‘লা লুই বেঙ্গলি’। ভাবতে পারেননি এ উপন্যাস তাঁকে বিখ্যাত করে দেবে। প্যারিস ছাড়িয়ে ব্যাপকভাবে বই বিক্রি হবে ইউরোপ-আমেরিকায়। কিন্তু উপন্যাসের বাড়তি সম্পর্কের কথাগুলোর বর্ণনা আঘাত হানে মৈত্রেয়ীর সাদামাটা মনে। সে কষ্ট ও আঘাতের কথাই তুলেছিলেন মির্চার সঙ্গে ৪০ বছর পর সাক্ষাতে। তাতেও জমাটবাঁধা কষ্ট দূর হলো না। কলম তুলে নিলেন মৈত্রেয়ী। ভাবলেন জবাবটা লেখা দরকার। সত্যটা জানানো দরকার। তাই তিনি সব কথাই লিখলেন ‘ন হন্যতে’। কোনো কিছু লুকালেন না। মির্চা আর মৈত্রেয়ীর কাহিনি নিয়ে সিনেমা করলেন নিকোলাস ক্লতজ। নাম ‘দ্য বেঙ্গলি নাইট’। তবে ‘হাম দিল দে চুকে সনম’ এ কাহিনির আঙ্গিকে তৈরি করলেও স্বীকার করেননি সঞ্জয় লীলা বানসালি।

লালন বলেছেন, ‘মানুষ ভজলে সোনার মানুষ হবি। মানুষ ছাড়া ক্ষ্যাপা রে তুই মূল হারাবি॥’ মানুষ কি পুরোপুরি নিজেকে বদলাতে পারে? এ জগৎ-সংসারের শত জটিলতাকে আড়াল করতে পারে? প্রতিভা বসু জীবনের জলছবিতে নিয়ে আসেন পুরান ঢাকার ওয়ারীতে কবি নজরুলকে নিয়ে কঠিন এক পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার কথা। তাদের বাড়িতে আড্ডা আসরে যেতেন নজরুল। গান করতেন। গান শেখাতেন। ঝাঁকড়া চুলের নজরুলের এভাবে আসা-যাওয়া ভালোভাবে নেয়নি পাড়ার লোকজন। একদিন পাড়ার তরুণরা হামলা করে নজরুলের ওপর। মাথা ফাটিয়ে দেয়। বাসার ভিতর থেকে সবকিছু দেখে চিৎকার করেন প্রতিভা বসু। তারপর আর ওয়ারী যাননি নজরুল। অনেক বছর পর প্রতিভা হঠাৎ করে দেখলেন নজরুলকে। মুখোমুখি হলেন। নির্বাক চোখে তাকালেন নজরুল। কিছুই বললেন না। বলার দিন যে তাঁর শেষ হয়ে গেছে। দীর্ঘশ্বাস ছাড়লেন প্রতিভা বসু। মানুষের জীবনের বিভিন্ন বাঁকে কত কষ্টের গল্প লুকিয়ে থাকে। হৃদয়ের গভীরতা মেপে দেখার সুযোগ মেলে না কাঠিন্যকে মোকাবিলা করে পথ চলতে চলতে। কষ্টের ফেরিওয়ালা সেজে হেলাল হাফিজ কবিতা লিখেছেন। কষ্ট নিতে আহ্বান করেছেন। কিন্তু কষ্ট কি বিকিকিনি হয়? জগৎ-সংসারের আজকের বাস্তবতা কাল হয়ে যায় কাল্পনিক। মহামারীর এই সময়ে মানুষের মাঝে নিষ্ঠুরতাই দেখি। আপন-পর চেনার বিচার-বিশ্লেষণও নেই। নিজেদের অতিমানব ভেবে লাভ নেই। আবেগ, অনুরাগ, বিরাগ হারিয়ে গেছে। এই সময়ের নিষ্ঠুরতায় বেড়েছে সামাজিক অপরাধ। সবকিছুতে যোগ হয়েছে রাজনীতি। আগে বিয়ের সময় প্রশ্ন করা হতোÑ পাত্র বা পাত্রী কোন বংশের, শিক্ষাদীক্ষা কী? এখন প্রশ্ন করা হয়- রাজনৈতিক দল কোনটি। সবকিছুতে রাজনীতি প্রবেশ করেছে। সেদিন একজন বললেন, অপরাধী ধরা পড়লে সবাই সরকারি দলের কেন হয়? জবাবে বললাম, গাছের পাতাও আওয়ামী লীগ হয়ে গেলে এমনই হবে। ’৭৫ সালের পরের কথা বাদ দিলাম। হিসাব-নিকাশে ২০০১-২০০৮ সাল হারিয়ে গেছে! বলা হয় কোনো বহিরাগত আর না, আর না। অন্যদিকে দলে মূল্যায়ন হয় বসন্তের কোকিলদের। ২০০১ সালে মনোনয়নের জন্য হাওয়া ভবনে হিজরতকারীও মন্ত্রিসভায় থাকেন! ত্যাগীরা ছাড়েন দীর্ঘশ্বাস। বেদনার কষ্ট একবার জমাট বাঁধলে সহজে তা আলগা হয় না। এ জগৎ-সংসার ভীষণ ক্ষণস্থায়ী। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সফল নায়ক উইনস্টন চার্চিল পরের নির্বাচনে কঠিনভাবে হেরেছিলেন। শ্রমিক আর ইউরোপের সঙ্গে অর্থনৈতিক সম্পর্ক নিয়ে গড়ে ওঠা আন্দোলন সামাল দিতে পারেননি আয়রন লেডি মার্গারেট থেচার। জরুরি অবস্থা জারি করে ক্ষমতায় থাকার কঠিন খেসারত দিয়েছিলেন ইন্দিরা গান্ধী।

হুট করে মানুষের মন বদলে যায়। চিন্তায় চলে আসে পরিবর্তন। রফিক আজাদ লিখেছেন, ‘এখনো এপারে আছি, চ’লে যাব সুতোর ওপারে/সুতোর ওপারে সুখ, সম্ভবত স্বাধীনতা আছে।’ কবিগুরু লিখেছেন, ‘নদীর এপার কহে ছাড়িয়া নিশ্বাস, ওপারেতে সর্বসুখ আমার বিশ্বাস।’ কিন্তু সুখ আসলে কোথায় কেউ জানি না।

অকারণে মরীচিকার পেছনে ঘুরে বেড়ানো হয়। একটা নীতি-আদর্শের পেছনে সারাটা জীবন অতিক্রমের পরও সুখের সময় ঠাঁই পাওয়া যায় না। রাজনীতি নামের কাঠিন্য সবকিছু বদলে দেয়। মুহূর্তে ছুড়ে ফেলে করে ঠিকানাহীন। কিছুই বলার থাকে না। করার থাকে না। সারাটা জীবন উৎসর্গ করে ঠাঁই হয় আঁস্তাকুড়ে। আবার কোনো কিছু না করেই হুট করে এসে মেলে মন্ত্রিত্ব, দলীয় পদ, এমপি মনোনয়ন। কষ্টে থাকা মানুষ নীরবে সব হজম করে। আবার দুঃসময় এলে সাথী হয়  শেষ মুঘল বেগম জিনাত মহলের মতো। এ জগৎ-সংসার বড় অদ্ভুত। অদ্ভুতের মায়াজালে জিনাত মহল ছিলেন মুঘল বাদশাহের সঙ্গে। বাহাদুর শাহ জাফর ও জিনাত মহলের কবর জিয়ারত করেছিলাম বার্মা (মিয়ানমার) সফরকালে। শ্রদ্ধা প্রকাশ করেছিলাম এই নারীর প্রতি। আল্লাহর কাছে দোয়া করেছিলাম বাহাদুর শাহ ও জিনাত মহলকে যেন শান্তিতে রাখেন। তাঁদের শেষ জীবনের সব কষ্ট যেন দূর করে দেন। বড় হতভাগা ছিলেন মুঘলদের শেষ উত্তরাধিকারী। সিপাহি বিদ্রোহের পরাজয়কে ঘিরে এক কঠিন পরিস্থিতি তৈরি হয় দিল্লির রাজপ্রাসাদে। বাহাদুর শাহকে নির্বাসনে পাঠায় ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি। সেই যাত্রা সুখকর ছিল না। পথে পথে দুর্ভোগ। সম্রাটের সঙ্গী ছিলেন জিনাত মহল ও তাঁর দুই সন্তান। বাকিরা পথে পথে সরে পড়েন। কেউ খুন হন। কেউ হাত মেলান কোম্পানির সেনাদের সঙ্গে। বাকিদের দেওয়া হয় ফাঁসি। কেউ যান পালিয়ে। শুধু থেকে যান জিনাত মহল।

মানুষের দুর্ভাগ্য কখন কীভাবে ভর করবে কেউ জানে না। ৬৫ বছরের বাহাদুর শাহ জাফরের সঙ্গে জিনাতের বিয়ে হয় ১৭ বছর বয়সে। অন্য তিন বেগমের সন্তানদের কেউ কেউ জিনাত থেকে বড়। রূপবতী এই নারী ছিলেন অন্য ধাঁচের। বড় বেগমরা ভাবলেন কম বয়সী মেয়ে এসে তাদের অধীনে থাকবে। ভাবনা আর বাস্তবতা সব সময় আলাদা হয়। দিল্লির বাদশাহি তখন নামে মাত্র। ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি সবকিছু দখল করে নিয়েছে। বাংলা বিহার উড়িষ্যা হাতছাড়া সবার আগে। অন্যান্য প্রদেশও ইংরেজদের নিয়ন্ত্রণে। বাদশাহর তেমন কোনো কাজ ছিল না। রাজস্বও তেমন আসত না। ভরসা ছিল কোম্পানির দয়া করে দেওয়া নজরানার অর্থ। জিনাত মহল এসেই নিজের আলাদা হেরেম তৈরি করেন। জয় করেন বাদশার মন। খোঁজখবর রাখতেন ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানিরও। সব দিকে নজর ছিল। আগলে রাখতেন নিজের দুই সন্তানকে। সিপাহি বিদ্রোহের কঠিন ধাক্কা আঘাত হানে দিল্লির লালকেল্লায়। বাহাদুর শাহের আগের সংসারের সন্তানরা যোগ দেন সিপাহিদের সঙ্গে। ঘোষণা করেন দিল্লির স্বাধীনতা। কিন্তু অপরিকল্পিত নেতৃত্বহীন কোনো আন্দোলনই সফলতার মুখ দেখে না। সিপাহি বিদ্রোহও ব্যর্থ হয়।

বিচারের নামে অপমান করে নির্বাসনে পাঠানোর সিদ্ধান্ত হয় বৃদ্ধ বাদশাহকে। বার্মা যাওয়ার সেই পথ ছিল কঠিনতম। পথে সবাই সরে পড়ে। জিনাত মহল থেকে যান। শেষ জীবনটা কাটান দুঃখ-কষ্ট আর বাদশাহের কবিতা শুনে। চাওয়া-পাওয়ার হিসাব কষেন না। দুঃসময়ে সত্যিকারের আপনজনরা ছেড়ে যায় না। তারা জিনাত মহলের মতো নিজের জমিতে দাফন না হওয়ার আক্ষেপের কবিতা শোনে সব হারানো বাদশাহর মুখে।

                লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বশেষ খবর
দেশে ফিরেছেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরেছেন আলী রীয়াজ

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

কানাডায় ‘দেওয়ান গাজীর কিসসা’ মঞ্চায়নের ঘোষণা
কানাডায় ‘দেওয়ান গাজীর কিসসা’ মঞ্চায়নের ঘোষণা

১৩ মিনিট আগে | পরবাস

মুশফিকের ঐতিহাসিক টেস্ট ম্যাচে বিসিবির বিশেষ আয়োজন
মুশফিকের ঐতিহাসিক টেস্ট ম্যাচে বিসিবির বিশেষ আয়োজন

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পোনা চাষে মাসে লাখ টাকা আয় বিশ্বনাথের দিলদারের
পোনা চাষে মাসে লাখ টাকা আয় বিশ্বনাথের দিলদারের

৩৫ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

খালি পেটে পানি পানের যত উপকার
খালি পেটে পানি পানের যত উপকার

৪৬ মিনিট আগে | জীবন ধারা

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের বাজারে ফের কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে ফের কমেছে স্বর্ণের দাম

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান
বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন
টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার আবহাওয়া যেমন থাকবে আজ
ঢাকার আবহাওয়া যেমন থাকবে আজ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আশুলিয়ায় মরদেহ পোড়ানোসহ সাত হত্যায় আজ সাক্ষ্যগ্রহণের ১৮তম দিন
আশুলিয়ায় মরদেহ পোড়ানোসহ সাত হত্যায় আজ সাক্ষ্যগ্রহণের ১৮তম দিন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসির সঙ্গে বিএনপি-জামায়াতসহ ১২ দলের বৈঠক আজ
ইসির সঙ্গে বিএনপি-জামায়াতসহ ১২ দলের বৈঠক আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন
গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পৃথিবীর  কাছাকাছি আসছে তিনটি গ্রহাণু, তবে ঝুঁকি নেই বলছে নাসা
পৃথিবীর  কাছাকাছি আসছে তিনটি গ্রহাণু, তবে ঝুঁকি নেই বলছে নাসা

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পরিচয় গোপন করে চ্যাটের সুবিধা আনছে হোয়াটসঅ্যাপে
পরিচয় গোপন করে চ্যাটের সুবিধা আনছে হোয়াটসঅ্যাপে

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ঢাকার বাতাস আজ কতটা বিষাক্ত?
ঢাকার বাতাস আজ কতটা বিষাক্ত?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বুধবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
বুধবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঈমান ও ইসলামের পরিচয়
ঈমান ও ইসলামের পরিচয়

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

চাঁদপুরের যেসব এলাকায় ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না আজ
চাঁদপুরের যেসব এলাকায় ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না আজ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৯ নভেম্বর: আজকের নামাজের সময়সূচি
১৯ নভেম্বর: আজকের নামাজের সময়সূচি

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্ট উদযাপনে যেসব আয়োজন করেছে বিসিবি
মুশফিকের শততম টেস্ট উদযাপনে যেসব আয়োজন করেছে বিসিবি

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান
আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন
ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের
কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন