শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৫ অক্টোবর, ২০২০ আপডেট:

ক্ষমতা কাহিনি : মৈত্রেয়ী ও জিনাত মহলের অমর প্রেম

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
ক্ষমতা কাহিনি : মৈত্রেয়ী ও জিনাত মহলের অমর প্রেম

আমেরিকার শিকাগো বিশ্ববিদ্যালয়ের লাইব্রেরিতে জীবন সায়াহ্ণে মিলিত হয়েছেন দুই নর-নারী। একজন শিকাগো বিশ্ববিদ্যালয়ের দর্শন বিভাগের অধ্যাপক। আরেকজন ভারতের কলকাতা থেকে একটি অনুষ্ঠানে যোগ দিতে গেছেন। স্বামীর অনুমতি নিয়েছেন বিশেষ একজন পুরনো বন্ধুর সঙ্গে সাক্ষাতে যাওয়ার। একদা এই বন্ধুর সঙ্গে ভালোবাসার সাতকাহন ছিল। জীবনের প্রথম অধ্যায়ের অন্যরকম গভীর এক আবেগ। সবকিছু তছনছ করে দেওয়ার উতাল হাওয়া। কলকাতার উচ্চশিক্ষিত পরিবারে বয়ে যাওয়া ঝড়ের সময়টা ছিল ১৯২৮ সাল। তখনকার রক্ষণশীলতার পারিবারিক কঠোরতা মেনে নেয়নি কোনো কিছু। নিয়তির নিষ্ঠুর পরিহাস দূরে সরিয়ে দেয় তাদের। তার পরও হৃদয়ের আকুলতা স্বপ্নের জগৎ থেকে কেউ কাউকে সরাতে পারেনি। তাই হয়তো প্রকৃতি করে দিয়েছে শেষ বয়সে এই সাক্ষাতের ব্যবস্থা। মির্চা এলিয়াদ ও মৈত্রেয়ী দেবীর কথা বলছি। ৪০ বছর পর আবার সাক্ষাতে মৈত্রেয়ী দেবী তাকালেন মির্চার দিকে। একটা দীর্ঘশ্বাস ছাড়লেন। তারপর বললেন, বইয়ের মাঝে অনেক মিথ্যা কেন লিখেছ? ভাগ্যটা ভালো ছিল বই পড়েছি অনেক পরে। কেন মিথ্যা লিখেছ? আমাদের গভীর ভালোবাসা ছিল। কিন্তু রাতে তোমার বিছানায় যাওয়ার সম্পর্ক তো ছিল না। এত অসত্য আমাকে হতাশ করেছে। দুঃখ প্রকাশ করলেন মির্চা। তারপর বললেন, তোমার সঙ্গে ছাড়াছাড়ির পর আমার ভিতরে একটা ভয়াবহ কষ্টের দাবদাহ তৈরি হয়। আগুনে পুড়তে থাকি। কবিগুরুর কাছে গিয়েছিলাম। তিনিও সমাধান করতে পারেননি। তারপর দেশে ফিরলাম। বিয়ে সংসার সবকিছুর মাঝে নিজেকে আড়ালের চেষ্টা করলাম। তাতেও কিছু হলো না। পুড়তে পুড়তে সবকিছু এলোমেলো হয়ে গেল। জমাটবাঁধা ক্ষোভ ও বেদনার বিস্ফোরণ চলে এলো বইতে। তাতেই যোগ হলো বাড়তি অনেক কিছু। মৈত্রেয়ী কথা বাড়ালেন না। দীর্ঘশ্বাস ছাড়লেন। বেদনার গভীর দৃষ্টিতে দেখলেন প্রথম জীবনের মানুষটিকে। মির্চাও গভীর দৃষ্টিতে তাকালেন। জীবনের চোরাগলিতে কত কিছুই বদলে গেছে। হারিয়ে গেছে। সময় এভাবে চলে যায় জীবন থেকে। বিদায় নিলেন মৈত্রেয়ী। তারপর দেশে ফিরলেন। আবার পড়লেন জীবনের প্রথম প্রেমিক মির্চা এলিয়াদের লেখা ‘লা লুই বেঙ্গলি’। কাগজ কলম তুলে নিলেন। লিখলেন ‘ন হন্যতে’। পাতায় পাতায় জবাব। কিন্তু পুরনো প্রেমিককে নিয়ে বই লেখা আত্মীয়স্বজন ও পারিবারিক বন্ধুবান্ধব কেউই পছন্দ করলেন না। মৈত্রেয়ী দেবী তখন অনেক কিছুরই বাইরে। জীবনের শেষ ক্ষণে চাওয়া-পাওয়ার হিসাব করে কী হবে? রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ভীষণ স্নেহ করতেন মৈত্রেয়ীকে। সেই কথাগুলো মির্চাকে বলতেন। আর ঈর্ষাকাতর হতেন মির্চা। এ খেপানোতেই আনন্দ পেতেন মৈত্রেয়ী।

প্রথম জীবনের অনেক কিছুই হয় যার কোনো হিসাব-নিকাশ থাকে না। হৃদয়ে একটা সুইফোটা কষ্ট বয়ে বেড়ায় মানুষ সারা জীবন। মৈত্রেয়ীর বাবা সুরেন্দ্রনাথ দাশগুপ্ত ছিলেন শিক্ষক। চট্টগ্রাম ও রাজশাহী কলেজে অধ্যাপনা করেছেন। তারপর কলকাতা সংস্কৃতি ও প্রেসিডেন্সি কলেজে। সুরেন্দ্রনাথ দাশগুপ্ত পিএইচডি করেছিলেন ক্যামব্রিজ থেকে। আধুনিক চিন্তা-চেতনার মানুষ। সন্তানদের সেভাবে বড় করেন। কলকাতার সিভিল সোসাইটিতে তাঁর অবস্থান ছিল অন্য উচ্চতায়। ঠাকুরবাড়ির সঙ্গে এ পরিবারের যোগাযোগ ছিল নিবিড়। শিল্প-সংস্কৃতির চর্চা ছিল পরিবারের অন্দরমহলে। রোমানিয়ান যুবক মির্চা এলিয়াদ ভারতীয় দর্শন নিয়ে পিএইচডি করতে আসেন অধ্যাপক সুরেন্দ্রনাথের অধীন। গবেষণার দীর্ঘ কাজ। থাকার সমস্যার সমাধানে ঠাঁই হয় দাশগুপ্ত বাবুর বাড়িতেই। বাড়ির বড় মেয়ে মৈত্রেয়ীর সঙ্গে পরিচয় হয়। কবিতা, শিল্প, সংস্কৃতি চর্চায় মেধা-মননে মৈত্রেয়ী তখন রবিঠাকুরের দরবারে স্থান করে নিয়েছেন। মির্চা মুগ্ধ হলেন ১৬ বছর বয়সী মেয়েটির পরিপক্বতায়। তাদের মাঝে বন্ধুত্ব গড়ে ওঠে। রবির গল্প শোনাত মেয়েটি। আর নিজের অজান্তে হিংসা তৈরি হতো মির্চার। কিন্তু বাড়ত মুগ্ধতা, বিস্ময় আর ভালোবাসা। এভাবেই সময় বয়ে যেতে থাকে। শেষ পর্যন্ত বন্ধুত্ব গড়ায় প্রেমে। এক সন্ধ্যায় দুজনের হালকা বেসামাল উচ্ছলতা সমস্যা তৈরি করে। সঙ্গে থাকা ছোট বোন বাড়িতে এসে বলে দেয় সবকিছু। ব্যস, আর যায় কোথায়? উদারমনা পরিবারটিকে পেয়ে বসে বাঙালি রক্ষণশীলতার কঠোরতা। সে রাতেই অধ্যাপক দাশগুপ্ত বাড়ি থেকে বের করে দিলেন মির্চাকে। কলকাতায় ঘুরলেন মির্চা। গেলেন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কাছেও। কিন্তু কিছুতেই কিছু হলো না। মির্চার সঙ্গে দেখা হলো না মৈত্রেয়ীর। এভাবে কেটে যায় দিন। তারপর একদিন মৈত্রেয়ীর বিয়ে হয়। সংসার হয়। সন্তানদের জন্ম হয়। মির্চাও দেশে ফিরে অধ্যাপনায় যোগ দেন। বিয়ে করেন। কিন্তু মৈত্রেয়ীকে ভুলতে পারছিলেন না। দুঃখ-কষ্টের ভারাক্রান্ত মনের কাঁটায় লিখলেন, ‘লা লুই বেঙ্গলি’। ভাবতে পারেননি এ উপন্যাস তাঁকে বিখ্যাত করে দেবে। প্যারিস ছাড়িয়ে ব্যাপকভাবে বই বিক্রি হবে ইউরোপ-আমেরিকায়। কিন্তু উপন্যাসের বাড়তি সম্পর্কের কথাগুলোর বর্ণনা আঘাত হানে মৈত্রেয়ীর সাদামাটা মনে। সে কষ্ট ও আঘাতের কথাই তুলেছিলেন মির্চার সঙ্গে ৪০ বছর পর সাক্ষাতে। তাতেও জমাটবাঁধা কষ্ট দূর হলো না। কলম তুলে নিলেন মৈত্রেয়ী। ভাবলেন জবাবটা লেখা দরকার। সত্যটা জানানো দরকার। তাই তিনি সব কথাই লিখলেন ‘ন হন্যতে’। কোনো কিছু লুকালেন না। মির্চা আর মৈত্রেয়ীর কাহিনি নিয়ে সিনেমা করলেন নিকোলাস ক্লতজ। নাম ‘দ্য বেঙ্গলি নাইট’। তবে ‘হাম দিল দে চুকে সনম’ এ কাহিনির আঙ্গিকে তৈরি করলেও স্বীকার করেননি সঞ্জয় লীলা বানসালি।

লালন বলেছেন, ‘মানুষ ভজলে সোনার মানুষ হবি। মানুষ ছাড়া ক্ষ্যাপা রে তুই মূল হারাবি॥’ মানুষ কি পুরোপুরি নিজেকে বদলাতে পারে? এ জগৎ-সংসারের শত জটিলতাকে আড়াল করতে পারে? প্রতিভা বসু জীবনের জলছবিতে নিয়ে আসেন পুরান ঢাকার ওয়ারীতে কবি নজরুলকে নিয়ে কঠিন এক পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার কথা। তাদের বাড়িতে আড্ডা আসরে যেতেন নজরুল। গান করতেন। গান শেখাতেন। ঝাঁকড়া চুলের নজরুলের এভাবে আসা-যাওয়া ভালোভাবে নেয়নি পাড়ার লোকজন। একদিন পাড়ার তরুণরা হামলা করে নজরুলের ওপর। মাথা ফাটিয়ে দেয়। বাসার ভিতর থেকে সবকিছু দেখে চিৎকার করেন প্রতিভা বসু। তারপর আর ওয়ারী যাননি নজরুল। অনেক বছর পর প্রতিভা হঠাৎ করে দেখলেন নজরুলকে। মুখোমুখি হলেন। নির্বাক চোখে তাকালেন নজরুল। কিছুই বললেন না। বলার দিন যে তাঁর শেষ হয়ে গেছে। দীর্ঘশ্বাস ছাড়লেন প্রতিভা বসু। মানুষের জীবনের বিভিন্ন বাঁকে কত কষ্টের গল্প লুকিয়ে থাকে। হৃদয়ের গভীরতা মেপে দেখার সুযোগ মেলে না কাঠিন্যকে মোকাবিলা করে পথ চলতে চলতে। কষ্টের ফেরিওয়ালা সেজে হেলাল হাফিজ কবিতা লিখেছেন। কষ্ট নিতে আহ্বান করেছেন। কিন্তু কষ্ট কি বিকিকিনি হয়? জগৎ-সংসারের আজকের বাস্তবতা কাল হয়ে যায় কাল্পনিক। মহামারীর এই সময়ে মানুষের মাঝে নিষ্ঠুরতাই দেখি। আপন-পর চেনার বিচার-বিশ্লেষণও নেই। নিজেদের অতিমানব ভেবে লাভ নেই। আবেগ, অনুরাগ, বিরাগ হারিয়ে গেছে। এই সময়ের নিষ্ঠুরতায় বেড়েছে সামাজিক অপরাধ। সবকিছুতে যোগ হয়েছে রাজনীতি। আগে বিয়ের সময় প্রশ্ন করা হতোÑ পাত্র বা পাত্রী কোন বংশের, শিক্ষাদীক্ষা কী? এখন প্রশ্ন করা হয়- রাজনৈতিক দল কোনটি। সবকিছুতে রাজনীতি প্রবেশ করেছে। সেদিন একজন বললেন, অপরাধী ধরা পড়লে সবাই সরকারি দলের কেন হয়? জবাবে বললাম, গাছের পাতাও আওয়ামী লীগ হয়ে গেলে এমনই হবে। ’৭৫ সালের পরের কথা বাদ দিলাম। হিসাব-নিকাশে ২০০১-২০০৮ সাল হারিয়ে গেছে! বলা হয় কোনো বহিরাগত আর না, আর না। অন্যদিকে দলে মূল্যায়ন হয় বসন্তের কোকিলদের। ২০০১ সালে মনোনয়নের জন্য হাওয়া ভবনে হিজরতকারীও মন্ত্রিসভায় থাকেন! ত্যাগীরা ছাড়েন দীর্ঘশ্বাস। বেদনার কষ্ট একবার জমাট বাঁধলে সহজে তা আলগা হয় না। এ জগৎ-সংসার ভীষণ ক্ষণস্থায়ী। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সফল নায়ক উইনস্টন চার্চিল পরের নির্বাচনে কঠিনভাবে হেরেছিলেন। শ্রমিক আর ইউরোপের সঙ্গে অর্থনৈতিক সম্পর্ক নিয়ে গড়ে ওঠা আন্দোলন সামাল দিতে পারেননি আয়রন লেডি মার্গারেট থেচার। জরুরি অবস্থা জারি করে ক্ষমতায় থাকার কঠিন খেসারত দিয়েছিলেন ইন্দিরা গান্ধী।

হুট করে মানুষের মন বদলে যায়। চিন্তায় চলে আসে পরিবর্তন। রফিক আজাদ লিখেছেন, ‘এখনো এপারে আছি, চ’লে যাব সুতোর ওপারে/সুতোর ওপারে সুখ, সম্ভবত স্বাধীনতা আছে।’ কবিগুরু লিখেছেন, ‘নদীর এপার কহে ছাড়িয়া নিশ্বাস, ওপারেতে সর্বসুখ আমার বিশ্বাস।’ কিন্তু সুখ আসলে কোথায় কেউ জানি না।

অকারণে মরীচিকার পেছনে ঘুরে বেড়ানো হয়। একটা নীতি-আদর্শের পেছনে সারাটা জীবন অতিক্রমের পরও সুখের সময় ঠাঁই পাওয়া যায় না। রাজনীতি নামের কাঠিন্য সবকিছু বদলে দেয়। মুহূর্তে ছুড়ে ফেলে করে ঠিকানাহীন। কিছুই বলার থাকে না। করার থাকে না। সারাটা জীবন উৎসর্গ করে ঠাঁই হয় আঁস্তাকুড়ে। আবার কোনো কিছু না করেই হুট করে এসে মেলে মন্ত্রিত্ব, দলীয় পদ, এমপি মনোনয়ন। কষ্টে থাকা মানুষ নীরবে সব হজম করে। আবার দুঃসময় এলে সাথী হয়  শেষ মুঘল বেগম জিনাত মহলের মতো। এ জগৎ-সংসার বড় অদ্ভুত। অদ্ভুতের মায়াজালে জিনাত মহল ছিলেন মুঘল বাদশাহের সঙ্গে। বাহাদুর শাহ জাফর ও জিনাত মহলের কবর জিয়ারত করেছিলাম বার্মা (মিয়ানমার) সফরকালে। শ্রদ্ধা প্রকাশ করেছিলাম এই নারীর প্রতি। আল্লাহর কাছে দোয়া করেছিলাম বাহাদুর শাহ ও জিনাত মহলকে যেন শান্তিতে রাখেন। তাঁদের শেষ জীবনের সব কষ্ট যেন দূর করে দেন। বড় হতভাগা ছিলেন মুঘলদের শেষ উত্তরাধিকারী। সিপাহি বিদ্রোহের পরাজয়কে ঘিরে এক কঠিন পরিস্থিতি তৈরি হয় দিল্লির রাজপ্রাসাদে। বাহাদুর শাহকে নির্বাসনে পাঠায় ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি। সেই যাত্রা সুখকর ছিল না। পথে পথে দুর্ভোগ। সম্রাটের সঙ্গী ছিলেন জিনাত মহল ও তাঁর দুই সন্তান। বাকিরা পথে পথে সরে পড়েন। কেউ খুন হন। কেউ হাত মেলান কোম্পানির সেনাদের সঙ্গে। বাকিদের দেওয়া হয় ফাঁসি। কেউ যান পালিয়ে। শুধু থেকে যান জিনাত মহল।

মানুষের দুর্ভাগ্য কখন কীভাবে ভর করবে কেউ জানে না। ৬৫ বছরের বাহাদুর শাহ জাফরের সঙ্গে জিনাতের বিয়ে হয় ১৭ বছর বয়সে। অন্য তিন বেগমের সন্তানদের কেউ কেউ জিনাত থেকে বড়। রূপবতী এই নারী ছিলেন অন্য ধাঁচের। বড় বেগমরা ভাবলেন কম বয়সী মেয়ে এসে তাদের অধীনে থাকবে। ভাবনা আর বাস্তবতা সব সময় আলাদা হয়। দিল্লির বাদশাহি তখন নামে মাত্র। ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি সবকিছু দখল করে নিয়েছে। বাংলা বিহার উড়িষ্যা হাতছাড়া সবার আগে। অন্যান্য প্রদেশও ইংরেজদের নিয়ন্ত্রণে। বাদশাহর তেমন কোনো কাজ ছিল না। রাজস্বও তেমন আসত না। ভরসা ছিল কোম্পানির দয়া করে দেওয়া নজরানার অর্থ। জিনাত মহল এসেই নিজের আলাদা হেরেম তৈরি করেন। জয় করেন বাদশার মন। খোঁজখবর রাখতেন ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানিরও। সব দিকে নজর ছিল। আগলে রাখতেন নিজের দুই সন্তানকে। সিপাহি বিদ্রোহের কঠিন ধাক্কা আঘাত হানে দিল্লির লালকেল্লায়। বাহাদুর শাহের আগের সংসারের সন্তানরা যোগ দেন সিপাহিদের সঙ্গে। ঘোষণা করেন দিল্লির স্বাধীনতা। কিন্তু অপরিকল্পিত নেতৃত্বহীন কোনো আন্দোলনই সফলতার মুখ দেখে না। সিপাহি বিদ্রোহও ব্যর্থ হয়।

বিচারের নামে অপমান করে নির্বাসনে পাঠানোর সিদ্ধান্ত হয় বৃদ্ধ বাদশাহকে। বার্মা যাওয়ার সেই পথ ছিল কঠিনতম। পথে সবাই সরে পড়ে। জিনাত মহল থেকে যান। শেষ জীবনটা কাটান দুঃখ-কষ্ট আর বাদশাহের কবিতা শুনে। চাওয়া-পাওয়ার হিসাব কষেন না। দুঃসময়ে সত্যিকারের আপনজনরা ছেড়ে যায় না। তারা জিনাত মহলের মতো নিজের জমিতে দাফন না হওয়ার আক্ষেপের কবিতা শোনে সব হারানো বাদশাহর মুখে।

                লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া
উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজকের রায় প্রমাণ করে স্বৈরশাসকেরাও বিচারের ঊর্ধ্বে নয়: সাইফুল হক
আজকের রায় প্রমাণ করে স্বৈরশাসকেরাও বিচারের ঊর্ধ্বে নয়: সাইফুল হক

৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

‘একটি দল ক্ষমতায় যেতে প্রলাপ বকছে’
‘একটি দল ক্ষমতায় যেতে প্রলাপ বকছে’

১৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

চলচ্চিত্র পরিবারের লোকজনও ছেলেদের অগ্রাধিকার দিয়ে থাকেন: কঙ্গনা
চলচ্চিত্র পরিবারের লোকজনও ছেলেদের অগ্রাধিকার দিয়ে থাকেন: কঙ্গনা

১৩ মিনিট আগে | শোবিজ

তরুণদের পারফরম্যান্সে সন্তুষ্ট ফরাসি কোচ
তরুণদের পারফরম্যান্সে সন্তুষ্ট ফরাসি কোচ

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে কেরানীগঞ্জে আনন্দ মিছিল ও মিষ্টি বিতরণ
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে কেরানীগঞ্জে আনন্দ মিছিল ও মিষ্টি বিতরণ

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নভেম্বরের ১৬ দিনে এলো ১৭০ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
নভেম্বরের ১৬ দিনে এলো ১৭০ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

১৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

চট্টগ্রামে নাশকতার অভিযোগে গ্রেফতার ২
চট্টগ্রামে নাশকতার অভিযোগে গ্রেফতার ২

১৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

খাগড়াছড়িতে মহিলা দলের সমাবেশ
খাগড়াছড়িতে মহিলা দলের সমাবেশ

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে নেজামে ইসলাম পার্টির বৈঠক
বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে নেজামে ইসলাম পার্টির বৈঠক

২৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

সিরিয়ায় শান্তি প্রতিষ্ঠায় পাশে থাকবে চীন
সিরিয়ায় শান্তি প্রতিষ্ঠায় পাশে থাকবে চীন

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ৫ আগস্টের চূড়ান্ত বিজয়ের প্রতীক
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ৫ আগস্টের চূড়ান্ত বিজয়ের প্রতীক

৩২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!
সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজকের রায় ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে মাইলফলক হিসেবে বিবেচিত হবে : প্রিন্স
আজকের রায় ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে মাইলফলক হিসেবে বিবেচিত হবে : প্রিন্স

৩৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

পাবনায় শিক্ষার্থী হত্যার প্রতিবাদে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ
পাবনায় শিক্ষার্থী হত্যার প্রতিবাদে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’
‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় কোলগ্রাম উচ্চ বিদ্যালয়ে জরাজীর্ণ ভবনে চলছে পাঠদান
বগুড়ায় কোলগ্রাম উচ্চ বিদ্যালয়ে জরাজীর্ণ ভবনে চলছে পাঠদান

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

৫১ মিনিট আগে | রাজনীতি

নাচের তৃপ্তি অভিনয়ে পাইনি: মালাইকা
নাচের তৃপ্তি অভিনয়ে পাইনি: মালাইকা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানের শীষের বিজয় মানেই মানুষের মুক্তি: আজহারুল
ধানের শীষের বিজয় মানেই মানুষের মুক্তি: আজহারুল

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কবে আসছে এফ-৪৭?
কবে আসছে এফ-৪৭?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপহরণের ৫ দিনেও উদ্ধার হয়নি দশম শ্রেণির ছাত্রী
অপহরণের ৫ দিনেও উদ্ধার হয়নি দশম শ্রেণির ছাত্রী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ দেখতে বিসিবি সভাপতিকে আমন্ত্রণ জানাল বাফুফে
বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ দেখতে বিসিবি সভাপতিকে আমন্ত্রণ জানাল বাফুফে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ
রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার রায়ে নারায়ণগঞ্জে মিষ্টি বিতরণ
শেখ হাসিনার রায়ে নারায়ণগঞ্জে মিষ্টি বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফুলবাড়ী উপজেলা বিএনপির সভাপতির পদ ফিরে পেলেন খুরশিদ আলম মতি
ফুলবাড়ী উপজেলা বিএনপির সভাপতির পদ ফিরে পেলেন খুরশিদ আলম মতি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোংলায় জলবায়ু পরিবর্তন ও দুর্যোগ ঝুঁকি হ্রাসকরণ বিষয়ক সমন্বয় সভা
মোংলায় জলবায়ু পরিবর্তন ও দুর্যোগ ঝুঁকি হ্রাসকরণ বিষয়ক সমন্বয় সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মশা নিধনে চসিকের বিশেষ ক্র্যাশ প্রোগ্রাম
মশা নিধনে চসিকের বিশেষ ক্র্যাশ প্রোগ্রাম

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে রাবিতে মিষ্টি বিতরণ
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে রাবিতে মিষ্টি বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে