শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৫ অক্টোবর, ২০২০ আপডেট:

ক্ষমতা কাহিনি : মৈত্রেয়ী ও জিনাত মহলের অমর প্রেম

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
ক্ষমতা কাহিনি : মৈত্রেয়ী ও জিনাত মহলের অমর প্রেম

আমেরিকার শিকাগো বিশ্ববিদ্যালয়ের লাইব্রেরিতে জীবন সায়াহ্ণে মিলিত হয়েছেন দুই নর-নারী। একজন শিকাগো বিশ্ববিদ্যালয়ের দর্শন বিভাগের অধ্যাপক। আরেকজন ভারতের কলকাতা থেকে একটি অনুষ্ঠানে যোগ দিতে গেছেন। স্বামীর অনুমতি নিয়েছেন বিশেষ একজন পুরনো বন্ধুর সঙ্গে সাক্ষাতে যাওয়ার। একদা এই বন্ধুর সঙ্গে ভালোবাসার সাতকাহন ছিল। জীবনের প্রথম অধ্যায়ের অন্যরকম গভীর এক আবেগ। সবকিছু তছনছ করে দেওয়ার উতাল হাওয়া। কলকাতার উচ্চশিক্ষিত পরিবারে বয়ে যাওয়া ঝড়ের সময়টা ছিল ১৯২৮ সাল। তখনকার রক্ষণশীলতার পারিবারিক কঠোরতা মেনে নেয়নি কোনো কিছু। নিয়তির নিষ্ঠুর পরিহাস দূরে সরিয়ে দেয় তাদের। তার পরও হৃদয়ের আকুলতা স্বপ্নের জগৎ থেকে কেউ কাউকে সরাতে পারেনি। তাই হয়তো প্রকৃতি করে দিয়েছে শেষ বয়সে এই সাক্ষাতের ব্যবস্থা। মির্চা এলিয়াদ ও মৈত্রেয়ী দেবীর কথা বলছি। ৪০ বছর পর আবার সাক্ষাতে মৈত্রেয়ী দেবী তাকালেন মির্চার দিকে। একটা দীর্ঘশ্বাস ছাড়লেন। তারপর বললেন, বইয়ের মাঝে অনেক মিথ্যা কেন লিখেছ? ভাগ্যটা ভালো ছিল বই পড়েছি অনেক পরে। কেন মিথ্যা লিখেছ? আমাদের গভীর ভালোবাসা ছিল। কিন্তু রাতে তোমার বিছানায় যাওয়ার সম্পর্ক তো ছিল না। এত অসত্য আমাকে হতাশ করেছে। দুঃখ প্রকাশ করলেন মির্চা। তারপর বললেন, তোমার সঙ্গে ছাড়াছাড়ির পর আমার ভিতরে একটা ভয়াবহ কষ্টের দাবদাহ তৈরি হয়। আগুনে পুড়তে থাকি। কবিগুরুর কাছে গিয়েছিলাম। তিনিও সমাধান করতে পারেননি। তারপর দেশে ফিরলাম। বিয়ে সংসার সবকিছুর মাঝে নিজেকে আড়ালের চেষ্টা করলাম। তাতেও কিছু হলো না। পুড়তে পুড়তে সবকিছু এলোমেলো হয়ে গেল। জমাটবাঁধা ক্ষোভ ও বেদনার বিস্ফোরণ চলে এলো বইতে। তাতেই যোগ হলো বাড়তি অনেক কিছু। মৈত্রেয়ী কথা বাড়ালেন না। দীর্ঘশ্বাস ছাড়লেন। বেদনার গভীর দৃষ্টিতে দেখলেন প্রথম জীবনের মানুষটিকে। মির্চাও গভীর দৃষ্টিতে তাকালেন। জীবনের চোরাগলিতে কত কিছুই বদলে গেছে। হারিয়ে গেছে। সময় এভাবে চলে যায় জীবন থেকে। বিদায় নিলেন মৈত্রেয়ী। তারপর দেশে ফিরলেন। আবার পড়লেন জীবনের প্রথম প্রেমিক মির্চা এলিয়াদের লেখা ‘লা লুই বেঙ্গলি’। কাগজ কলম তুলে নিলেন। লিখলেন ‘ন হন্যতে’। পাতায় পাতায় জবাব। কিন্তু পুরনো প্রেমিককে নিয়ে বই লেখা আত্মীয়স্বজন ও পারিবারিক বন্ধুবান্ধব কেউই পছন্দ করলেন না। মৈত্রেয়ী দেবী তখন অনেক কিছুরই বাইরে। জীবনের শেষ ক্ষণে চাওয়া-পাওয়ার হিসাব করে কী হবে? রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ভীষণ স্নেহ করতেন মৈত্রেয়ীকে। সেই কথাগুলো মির্চাকে বলতেন। আর ঈর্ষাকাতর হতেন মির্চা। এ খেপানোতেই আনন্দ পেতেন মৈত্রেয়ী।

প্রথম জীবনের অনেক কিছুই হয় যার কোনো হিসাব-নিকাশ থাকে না। হৃদয়ে একটা সুইফোটা কষ্ট বয়ে বেড়ায় মানুষ সারা জীবন। মৈত্রেয়ীর বাবা সুরেন্দ্রনাথ দাশগুপ্ত ছিলেন শিক্ষক। চট্টগ্রাম ও রাজশাহী কলেজে অধ্যাপনা করেছেন। তারপর কলকাতা সংস্কৃতি ও প্রেসিডেন্সি কলেজে। সুরেন্দ্রনাথ দাশগুপ্ত পিএইচডি করেছিলেন ক্যামব্রিজ থেকে। আধুনিক চিন্তা-চেতনার মানুষ। সন্তানদের সেভাবে বড় করেন। কলকাতার সিভিল সোসাইটিতে তাঁর অবস্থান ছিল অন্য উচ্চতায়। ঠাকুরবাড়ির সঙ্গে এ পরিবারের যোগাযোগ ছিল নিবিড়। শিল্প-সংস্কৃতির চর্চা ছিল পরিবারের অন্দরমহলে। রোমানিয়ান যুবক মির্চা এলিয়াদ ভারতীয় দর্শন নিয়ে পিএইচডি করতে আসেন অধ্যাপক সুরেন্দ্রনাথের অধীন। গবেষণার দীর্ঘ কাজ। থাকার সমস্যার সমাধানে ঠাঁই হয় দাশগুপ্ত বাবুর বাড়িতেই। বাড়ির বড় মেয়ে মৈত্রেয়ীর সঙ্গে পরিচয় হয়। কবিতা, শিল্প, সংস্কৃতি চর্চায় মেধা-মননে মৈত্রেয়ী তখন রবিঠাকুরের দরবারে স্থান করে নিয়েছেন। মির্চা মুগ্ধ হলেন ১৬ বছর বয়সী মেয়েটির পরিপক্বতায়। তাদের মাঝে বন্ধুত্ব গড়ে ওঠে। রবির গল্প শোনাত মেয়েটি। আর নিজের অজান্তে হিংসা তৈরি হতো মির্চার। কিন্তু বাড়ত মুগ্ধতা, বিস্ময় আর ভালোবাসা। এভাবেই সময় বয়ে যেতে থাকে। শেষ পর্যন্ত বন্ধুত্ব গড়ায় প্রেমে। এক সন্ধ্যায় দুজনের হালকা বেসামাল উচ্ছলতা সমস্যা তৈরি করে। সঙ্গে থাকা ছোট বোন বাড়িতে এসে বলে দেয় সবকিছু। ব্যস, আর যায় কোথায়? উদারমনা পরিবারটিকে পেয়ে বসে বাঙালি রক্ষণশীলতার কঠোরতা। সে রাতেই অধ্যাপক দাশগুপ্ত বাড়ি থেকে বের করে দিলেন মির্চাকে। কলকাতায় ঘুরলেন মির্চা। গেলেন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কাছেও। কিন্তু কিছুতেই কিছু হলো না। মির্চার সঙ্গে দেখা হলো না মৈত্রেয়ীর। এভাবে কেটে যায় দিন। তারপর একদিন মৈত্রেয়ীর বিয়ে হয়। সংসার হয়। সন্তানদের জন্ম হয়। মির্চাও দেশে ফিরে অধ্যাপনায় যোগ দেন। বিয়ে করেন। কিন্তু মৈত্রেয়ীকে ভুলতে পারছিলেন না। দুঃখ-কষ্টের ভারাক্রান্ত মনের কাঁটায় লিখলেন, ‘লা লুই বেঙ্গলি’। ভাবতে পারেননি এ উপন্যাস তাঁকে বিখ্যাত করে দেবে। প্যারিস ছাড়িয়ে ব্যাপকভাবে বই বিক্রি হবে ইউরোপ-আমেরিকায়। কিন্তু উপন্যাসের বাড়তি সম্পর্কের কথাগুলোর বর্ণনা আঘাত হানে মৈত্রেয়ীর সাদামাটা মনে। সে কষ্ট ও আঘাতের কথাই তুলেছিলেন মির্চার সঙ্গে ৪০ বছর পর সাক্ষাতে। তাতেও জমাটবাঁধা কষ্ট দূর হলো না। কলম তুলে নিলেন মৈত্রেয়ী। ভাবলেন জবাবটা লেখা দরকার। সত্যটা জানানো দরকার। তাই তিনি সব কথাই লিখলেন ‘ন হন্যতে’। কোনো কিছু লুকালেন না। মির্চা আর মৈত্রেয়ীর কাহিনি নিয়ে সিনেমা করলেন নিকোলাস ক্লতজ। নাম ‘দ্য বেঙ্গলি নাইট’। তবে ‘হাম দিল দে চুকে সনম’ এ কাহিনির আঙ্গিকে তৈরি করলেও স্বীকার করেননি সঞ্জয় লীলা বানসালি।

লালন বলেছেন, ‘মানুষ ভজলে সোনার মানুষ হবি। মানুষ ছাড়া ক্ষ্যাপা রে তুই মূল হারাবি॥’ মানুষ কি পুরোপুরি নিজেকে বদলাতে পারে? এ জগৎ-সংসারের শত জটিলতাকে আড়াল করতে পারে? প্রতিভা বসু জীবনের জলছবিতে নিয়ে আসেন পুরান ঢাকার ওয়ারীতে কবি নজরুলকে নিয়ে কঠিন এক পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার কথা। তাদের বাড়িতে আড্ডা আসরে যেতেন নজরুল। গান করতেন। গান শেখাতেন। ঝাঁকড়া চুলের নজরুলের এভাবে আসা-যাওয়া ভালোভাবে নেয়নি পাড়ার লোকজন। একদিন পাড়ার তরুণরা হামলা করে নজরুলের ওপর। মাথা ফাটিয়ে দেয়। বাসার ভিতর থেকে সবকিছু দেখে চিৎকার করেন প্রতিভা বসু। তারপর আর ওয়ারী যাননি নজরুল। অনেক বছর পর প্রতিভা হঠাৎ করে দেখলেন নজরুলকে। মুখোমুখি হলেন। নির্বাক চোখে তাকালেন নজরুল। কিছুই বললেন না। বলার দিন যে তাঁর শেষ হয়ে গেছে। দীর্ঘশ্বাস ছাড়লেন প্রতিভা বসু। মানুষের জীবনের বিভিন্ন বাঁকে কত কষ্টের গল্প লুকিয়ে থাকে। হৃদয়ের গভীরতা মেপে দেখার সুযোগ মেলে না কাঠিন্যকে মোকাবিলা করে পথ চলতে চলতে। কষ্টের ফেরিওয়ালা সেজে হেলাল হাফিজ কবিতা লিখেছেন। কষ্ট নিতে আহ্বান করেছেন। কিন্তু কষ্ট কি বিকিকিনি হয়? জগৎ-সংসারের আজকের বাস্তবতা কাল হয়ে যায় কাল্পনিক। মহামারীর এই সময়ে মানুষের মাঝে নিষ্ঠুরতাই দেখি। আপন-পর চেনার বিচার-বিশ্লেষণও নেই। নিজেদের অতিমানব ভেবে লাভ নেই। আবেগ, অনুরাগ, বিরাগ হারিয়ে গেছে। এই সময়ের নিষ্ঠুরতায় বেড়েছে সামাজিক অপরাধ। সবকিছুতে যোগ হয়েছে রাজনীতি। আগে বিয়ের সময় প্রশ্ন করা হতোÑ পাত্র বা পাত্রী কোন বংশের, শিক্ষাদীক্ষা কী? এখন প্রশ্ন করা হয়- রাজনৈতিক দল কোনটি। সবকিছুতে রাজনীতি প্রবেশ করেছে। সেদিন একজন বললেন, অপরাধী ধরা পড়লে সবাই সরকারি দলের কেন হয়? জবাবে বললাম, গাছের পাতাও আওয়ামী লীগ হয়ে গেলে এমনই হবে। ’৭৫ সালের পরের কথা বাদ দিলাম। হিসাব-নিকাশে ২০০১-২০০৮ সাল হারিয়ে গেছে! বলা হয় কোনো বহিরাগত আর না, আর না। অন্যদিকে দলে মূল্যায়ন হয় বসন্তের কোকিলদের। ২০০১ সালে মনোনয়নের জন্য হাওয়া ভবনে হিজরতকারীও মন্ত্রিসভায় থাকেন! ত্যাগীরা ছাড়েন দীর্ঘশ্বাস। বেদনার কষ্ট একবার জমাট বাঁধলে সহজে তা আলগা হয় না। এ জগৎ-সংসার ভীষণ ক্ষণস্থায়ী। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সফল নায়ক উইনস্টন চার্চিল পরের নির্বাচনে কঠিনভাবে হেরেছিলেন। শ্রমিক আর ইউরোপের সঙ্গে অর্থনৈতিক সম্পর্ক নিয়ে গড়ে ওঠা আন্দোলন সামাল দিতে পারেননি আয়রন লেডি মার্গারেট থেচার। জরুরি অবস্থা জারি করে ক্ষমতায় থাকার কঠিন খেসারত দিয়েছিলেন ইন্দিরা গান্ধী।

হুট করে মানুষের মন বদলে যায়। চিন্তায় চলে আসে পরিবর্তন। রফিক আজাদ লিখেছেন, ‘এখনো এপারে আছি, চ’লে যাব সুতোর ওপারে/সুতোর ওপারে সুখ, সম্ভবত স্বাধীনতা আছে।’ কবিগুরু লিখেছেন, ‘নদীর এপার কহে ছাড়িয়া নিশ্বাস, ওপারেতে সর্বসুখ আমার বিশ্বাস।’ কিন্তু সুখ আসলে কোথায় কেউ জানি না।

অকারণে মরীচিকার পেছনে ঘুরে বেড়ানো হয়। একটা নীতি-আদর্শের পেছনে সারাটা জীবন অতিক্রমের পরও সুখের সময় ঠাঁই পাওয়া যায় না। রাজনীতি নামের কাঠিন্য সবকিছু বদলে দেয়। মুহূর্তে ছুড়ে ফেলে করে ঠিকানাহীন। কিছুই বলার থাকে না। করার থাকে না। সারাটা জীবন উৎসর্গ করে ঠাঁই হয় আঁস্তাকুড়ে। আবার কোনো কিছু না করেই হুট করে এসে মেলে মন্ত্রিত্ব, দলীয় পদ, এমপি মনোনয়ন। কষ্টে থাকা মানুষ নীরবে সব হজম করে। আবার দুঃসময় এলে সাথী হয়  শেষ মুঘল বেগম জিনাত মহলের মতো। এ জগৎ-সংসার বড় অদ্ভুত। অদ্ভুতের মায়াজালে জিনাত মহল ছিলেন মুঘল বাদশাহের সঙ্গে। বাহাদুর শাহ জাফর ও জিনাত মহলের কবর জিয়ারত করেছিলাম বার্মা (মিয়ানমার) সফরকালে। শ্রদ্ধা প্রকাশ করেছিলাম এই নারীর প্রতি। আল্লাহর কাছে দোয়া করেছিলাম বাহাদুর শাহ ও জিনাত মহলকে যেন শান্তিতে রাখেন। তাঁদের শেষ জীবনের সব কষ্ট যেন দূর করে দেন। বড় হতভাগা ছিলেন মুঘলদের শেষ উত্তরাধিকারী। সিপাহি বিদ্রোহের পরাজয়কে ঘিরে এক কঠিন পরিস্থিতি তৈরি হয় দিল্লির রাজপ্রাসাদে। বাহাদুর শাহকে নির্বাসনে পাঠায় ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি। সেই যাত্রা সুখকর ছিল না। পথে পথে দুর্ভোগ। সম্রাটের সঙ্গী ছিলেন জিনাত মহল ও তাঁর দুই সন্তান। বাকিরা পথে পথে সরে পড়েন। কেউ খুন হন। কেউ হাত মেলান কোম্পানির সেনাদের সঙ্গে। বাকিদের দেওয়া হয় ফাঁসি। কেউ যান পালিয়ে। শুধু থেকে যান জিনাত মহল।

মানুষের দুর্ভাগ্য কখন কীভাবে ভর করবে কেউ জানে না। ৬৫ বছরের বাহাদুর শাহ জাফরের সঙ্গে জিনাতের বিয়ে হয় ১৭ বছর বয়সে। অন্য তিন বেগমের সন্তানদের কেউ কেউ জিনাত থেকে বড়। রূপবতী এই নারী ছিলেন অন্য ধাঁচের। বড় বেগমরা ভাবলেন কম বয়সী মেয়ে এসে তাদের অধীনে থাকবে। ভাবনা আর বাস্তবতা সব সময় আলাদা হয়। দিল্লির বাদশাহি তখন নামে মাত্র। ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি সবকিছু দখল করে নিয়েছে। বাংলা বিহার উড়িষ্যা হাতছাড়া সবার আগে। অন্যান্য প্রদেশও ইংরেজদের নিয়ন্ত্রণে। বাদশাহর তেমন কোনো কাজ ছিল না। রাজস্বও তেমন আসত না। ভরসা ছিল কোম্পানির দয়া করে দেওয়া নজরানার অর্থ। জিনাত মহল এসেই নিজের আলাদা হেরেম তৈরি করেন। জয় করেন বাদশার মন। খোঁজখবর রাখতেন ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানিরও। সব দিকে নজর ছিল। আগলে রাখতেন নিজের দুই সন্তানকে। সিপাহি বিদ্রোহের কঠিন ধাক্কা আঘাত হানে দিল্লির লালকেল্লায়। বাহাদুর শাহের আগের সংসারের সন্তানরা যোগ দেন সিপাহিদের সঙ্গে। ঘোষণা করেন দিল্লির স্বাধীনতা। কিন্তু অপরিকল্পিত নেতৃত্বহীন কোনো আন্দোলনই সফলতার মুখ দেখে না। সিপাহি বিদ্রোহও ব্যর্থ হয়।

বিচারের নামে অপমান করে নির্বাসনে পাঠানোর সিদ্ধান্ত হয় বৃদ্ধ বাদশাহকে। বার্মা যাওয়ার সেই পথ ছিল কঠিনতম। পথে সবাই সরে পড়ে। জিনাত মহল থেকে যান। শেষ জীবনটা কাটান দুঃখ-কষ্ট আর বাদশাহের কবিতা শুনে। চাওয়া-পাওয়ার হিসাব কষেন না। দুঃসময়ে সত্যিকারের আপনজনরা ছেড়ে যায় না। তারা জিনাত মহলের মতো নিজের জমিতে দাফন না হওয়ার আক্ষেপের কবিতা শোনে সব হারানো বাদশাহর মুখে।

                লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
সর্বশেষ খবর
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়া হালাল শোকেসের ২১তম আসরে বাংলাদেশ
মালয়েশিয়া হালাল শোকেসের ২১তম আসরে বাংলাদেশ

১ মিনিট আগে | পরবাস

উখিয়ায় বন্যহাতির রহস্যজনক মৃত্যু
উখিয়ায় বন্যহাতির রহস্যজনক মৃত্যু

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

ফিলিপাইনে দুর্নীতি-স্বজনপ্রীতির বিরুদ্ধে ক্ষোভে ফুঁসছে জনতা
ফিলিপাইনে দুর্নীতি-স্বজনপ্রীতির বিরুদ্ধে ক্ষোভে ফুঁসছে জনতা

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুবাইয়ে আবাসিক এলাকায় সাপ আতঙ্ক
দুবাইয়ে আবাসিক এলাকায় সাপ আতঙ্ক

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা রিজেন্সি –তে ট্যুরিজম ফেস্ট ২০২৫ এর উদ্বোধন
ঢাকা রিজেন্সি –তে ট্যুরিজম ফেস্ট ২০২৫ এর উদ্বোধন

৩১ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

৪৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

মোংলায় ইয়াবাসহ নারী মাদক ব্যবসায়ী আটক
মোংলায় ইয়াবাসহ নারী মাদক ব্যবসায়ী আটক

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচারে বদলাবে গ্রুপ চ্যাটের ধরণ
হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচারে বদলাবে গ্রুপ চ্যাটের ধরণ

৫৪ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

উত্তরাখণ্ডে মেঘভাঙা বৃষ্টিতে ভেসে গেল গ্রাম, নিখোঁজ অন্তত ১০
উত্তরাখণ্ডে মেঘভাঙা বৃষ্টিতে ভেসে গেল গ্রাম, নিখোঁজ অন্তত ১০

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল থেকে গ্রেফতার ১১
আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল থেকে গ্রেফতার ১১

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি সমর্থকরা শীলঙ্কার জয়ের অপেক্ষায় রয়েছে : শানাকা
বাংলাদেশি সমর্থকরা শীলঙ্কার জয়ের অপেক্ষায় রয়েছে : শানাকা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতা, নিহত ছাড়াল ৬৫ হাজার
গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতা, নিহত ছাড়াল ৬৫ হাজার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক শিক্ষামন্ত্রী নওফেলের অন্যতম সহযোগী গ্রেফতার
সাবেক শিক্ষামন্ত্রী নওফেলের অন্যতম সহযোগী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বয়স্কদের সুষম খাদ্য
বয়স্কদের সুষম খাদ্য

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কর্মক্ষেত্রে হেনস্থার জেরে আত্মহত্যা, ৯০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ
কর্মক্ষেত্রে হেনস্থার জেরে আত্মহত্যা, ৯০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

তিন দফা দাবি মানল প্রশাসন, ৩২ ঘণ্টা পর অনশন ভাঙলেন জবি শিক্ষার্থীরা
তিন দফা দাবি মানল প্রশাসন, ৩২ ঘণ্টা পর অনশন ভাঙলেন জবি শিক্ষার্থীরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কঙ্গোতে ইবোলার নতুন প্রাদুর্ভাব, আতঙ্কে সাধারণ মানুষ
কঙ্গোতে ইবোলার নতুন প্রাদুর্ভাব, আতঙ্কে সাধারণ মানুষ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুঁজিবাজার: সূচকের ওঠানামায় চলছে লেনদেন
পুঁজিবাজার: সূচকের ওঠানামায় চলছে লেনদেন

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এয়ার ইন্ডিয়ায় দুর্ঘটনা, বোয়িং-হানিওয়েলের বিরুদ্ধে মামলা
এয়ার ইন্ডিয়ায় দুর্ঘটনা, বোয়িং-হানিওয়েলের বিরুদ্ধে মামলা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্র্যাপিস্ট-ওয়ানই গ্রহ নিয়ে নতুন আশা জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের
ট্র্যাপিস্ট-ওয়ানই গ্রহ নিয়ে নতুন আশা জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

২০ কোটি বছরের পুরনো কোয়েলাক্যন্থ জীবাশ্ম শনাক্ত
২০ কোটি বছরের পুরনো কোয়েলাক্যন্থ জীবাশ্ম শনাক্ত

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ৪ উইকেটের জয় ইংল্যান্ডের
আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ৪ উইকেটের জয় ইংল্যান্ডের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আশুলিয়ায় ৬ মরদেহ পোড়ানোর মামলায় তৃতীয় দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ
আশুলিয়ায় ৬ মরদেহ পোড়ানোর মামলায় তৃতীয় দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

১১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ
হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই
ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল
রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১৩ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১৩ প্রকল্প অনুমোদন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর
জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা