শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৫ অক্টোবর, ২০২০ আপডেট:

ক্ষমতা কাহিনি : মৈত্রেয়ী ও জিনাত মহলের অমর প্রেম

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
ক্ষমতা কাহিনি : মৈত্রেয়ী ও জিনাত মহলের অমর প্রেম

আমেরিকার শিকাগো বিশ্ববিদ্যালয়ের লাইব্রেরিতে জীবন সায়াহ্ণে মিলিত হয়েছেন দুই নর-নারী। একজন শিকাগো বিশ্ববিদ্যালয়ের দর্শন বিভাগের অধ্যাপক। আরেকজন ভারতের কলকাতা থেকে একটি অনুষ্ঠানে যোগ দিতে গেছেন। স্বামীর অনুমতি নিয়েছেন বিশেষ একজন পুরনো বন্ধুর সঙ্গে সাক্ষাতে যাওয়ার। একদা এই বন্ধুর সঙ্গে ভালোবাসার সাতকাহন ছিল। জীবনের প্রথম অধ্যায়ের অন্যরকম গভীর এক আবেগ। সবকিছু তছনছ করে দেওয়ার উতাল হাওয়া। কলকাতার উচ্চশিক্ষিত পরিবারে বয়ে যাওয়া ঝড়ের সময়টা ছিল ১৯২৮ সাল। তখনকার রক্ষণশীলতার পারিবারিক কঠোরতা মেনে নেয়নি কোনো কিছু। নিয়তির নিষ্ঠুর পরিহাস দূরে সরিয়ে দেয় তাদের। তার পরও হৃদয়ের আকুলতা স্বপ্নের জগৎ থেকে কেউ কাউকে সরাতে পারেনি। তাই হয়তো প্রকৃতি করে দিয়েছে শেষ বয়সে এই সাক্ষাতের ব্যবস্থা। মির্চা এলিয়াদ ও মৈত্রেয়ী দেবীর কথা বলছি। ৪০ বছর পর আবার সাক্ষাতে মৈত্রেয়ী দেবী তাকালেন মির্চার দিকে। একটা দীর্ঘশ্বাস ছাড়লেন। তারপর বললেন, বইয়ের মাঝে অনেক মিথ্যা কেন লিখেছ? ভাগ্যটা ভালো ছিল বই পড়েছি অনেক পরে। কেন মিথ্যা লিখেছ? আমাদের গভীর ভালোবাসা ছিল। কিন্তু রাতে তোমার বিছানায় যাওয়ার সম্পর্ক তো ছিল না। এত অসত্য আমাকে হতাশ করেছে। দুঃখ প্রকাশ করলেন মির্চা। তারপর বললেন, তোমার সঙ্গে ছাড়াছাড়ির পর আমার ভিতরে একটা ভয়াবহ কষ্টের দাবদাহ তৈরি হয়। আগুনে পুড়তে থাকি। কবিগুরুর কাছে গিয়েছিলাম। তিনিও সমাধান করতে পারেননি। তারপর দেশে ফিরলাম। বিয়ে সংসার সবকিছুর মাঝে নিজেকে আড়ালের চেষ্টা করলাম। তাতেও কিছু হলো না। পুড়তে পুড়তে সবকিছু এলোমেলো হয়ে গেল। জমাটবাঁধা ক্ষোভ ও বেদনার বিস্ফোরণ চলে এলো বইতে। তাতেই যোগ হলো বাড়তি অনেক কিছু। মৈত্রেয়ী কথা বাড়ালেন না। দীর্ঘশ্বাস ছাড়লেন। বেদনার গভীর দৃষ্টিতে দেখলেন প্রথম জীবনের মানুষটিকে। মির্চাও গভীর দৃষ্টিতে তাকালেন। জীবনের চোরাগলিতে কত কিছুই বদলে গেছে। হারিয়ে গেছে। সময় এভাবে চলে যায় জীবন থেকে। বিদায় নিলেন মৈত্রেয়ী। তারপর দেশে ফিরলেন। আবার পড়লেন জীবনের প্রথম প্রেমিক মির্চা এলিয়াদের লেখা ‘লা লুই বেঙ্গলি’। কাগজ কলম তুলে নিলেন। লিখলেন ‘ন হন্যতে’। পাতায় পাতায় জবাব। কিন্তু পুরনো প্রেমিককে নিয়ে বই লেখা আত্মীয়স্বজন ও পারিবারিক বন্ধুবান্ধব কেউই পছন্দ করলেন না। মৈত্রেয়ী দেবী তখন অনেক কিছুরই বাইরে। জীবনের শেষ ক্ষণে চাওয়া-পাওয়ার হিসাব করে কী হবে? রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ভীষণ স্নেহ করতেন মৈত্রেয়ীকে। সেই কথাগুলো মির্চাকে বলতেন। আর ঈর্ষাকাতর হতেন মির্চা। এ খেপানোতেই আনন্দ পেতেন মৈত্রেয়ী।

প্রথম জীবনের অনেক কিছুই হয় যার কোনো হিসাব-নিকাশ থাকে না। হৃদয়ে একটা সুইফোটা কষ্ট বয়ে বেড়ায় মানুষ সারা জীবন। মৈত্রেয়ীর বাবা সুরেন্দ্রনাথ দাশগুপ্ত ছিলেন শিক্ষক। চট্টগ্রাম ও রাজশাহী কলেজে অধ্যাপনা করেছেন। তারপর কলকাতা সংস্কৃতি ও প্রেসিডেন্সি কলেজে। সুরেন্দ্রনাথ দাশগুপ্ত পিএইচডি করেছিলেন ক্যামব্রিজ থেকে। আধুনিক চিন্তা-চেতনার মানুষ। সন্তানদের সেভাবে বড় করেন। কলকাতার সিভিল সোসাইটিতে তাঁর অবস্থান ছিল অন্য উচ্চতায়। ঠাকুরবাড়ির সঙ্গে এ পরিবারের যোগাযোগ ছিল নিবিড়। শিল্প-সংস্কৃতির চর্চা ছিল পরিবারের অন্দরমহলে। রোমানিয়ান যুবক মির্চা এলিয়াদ ভারতীয় দর্শন নিয়ে পিএইচডি করতে আসেন অধ্যাপক সুরেন্দ্রনাথের অধীন। গবেষণার দীর্ঘ কাজ। থাকার সমস্যার সমাধানে ঠাঁই হয় দাশগুপ্ত বাবুর বাড়িতেই। বাড়ির বড় মেয়ে মৈত্রেয়ীর সঙ্গে পরিচয় হয়। কবিতা, শিল্প, সংস্কৃতি চর্চায় মেধা-মননে মৈত্রেয়ী তখন রবিঠাকুরের দরবারে স্থান করে নিয়েছেন। মির্চা মুগ্ধ হলেন ১৬ বছর বয়সী মেয়েটির পরিপক্বতায়। তাদের মাঝে বন্ধুত্ব গড়ে ওঠে। রবির গল্প শোনাত মেয়েটি। আর নিজের অজান্তে হিংসা তৈরি হতো মির্চার। কিন্তু বাড়ত মুগ্ধতা, বিস্ময় আর ভালোবাসা। এভাবেই সময় বয়ে যেতে থাকে। শেষ পর্যন্ত বন্ধুত্ব গড়ায় প্রেমে। এক সন্ধ্যায় দুজনের হালকা বেসামাল উচ্ছলতা সমস্যা তৈরি করে। সঙ্গে থাকা ছোট বোন বাড়িতে এসে বলে দেয় সবকিছু। ব্যস, আর যায় কোথায়? উদারমনা পরিবারটিকে পেয়ে বসে বাঙালি রক্ষণশীলতার কঠোরতা। সে রাতেই অধ্যাপক দাশগুপ্ত বাড়ি থেকে বের করে দিলেন মির্চাকে। কলকাতায় ঘুরলেন মির্চা। গেলেন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কাছেও। কিন্তু কিছুতেই কিছু হলো না। মির্চার সঙ্গে দেখা হলো না মৈত্রেয়ীর। এভাবে কেটে যায় দিন। তারপর একদিন মৈত্রেয়ীর বিয়ে হয়। সংসার হয়। সন্তানদের জন্ম হয়। মির্চাও দেশে ফিরে অধ্যাপনায় যোগ দেন। বিয়ে করেন। কিন্তু মৈত্রেয়ীকে ভুলতে পারছিলেন না। দুঃখ-কষ্টের ভারাক্রান্ত মনের কাঁটায় লিখলেন, ‘লা লুই বেঙ্গলি’। ভাবতে পারেননি এ উপন্যাস তাঁকে বিখ্যাত করে দেবে। প্যারিস ছাড়িয়ে ব্যাপকভাবে বই বিক্রি হবে ইউরোপ-আমেরিকায়। কিন্তু উপন্যাসের বাড়তি সম্পর্কের কথাগুলোর বর্ণনা আঘাত হানে মৈত্রেয়ীর সাদামাটা মনে। সে কষ্ট ও আঘাতের কথাই তুলেছিলেন মির্চার সঙ্গে ৪০ বছর পর সাক্ষাতে। তাতেও জমাটবাঁধা কষ্ট দূর হলো না। কলম তুলে নিলেন মৈত্রেয়ী। ভাবলেন জবাবটা লেখা দরকার। সত্যটা জানানো দরকার। তাই তিনি সব কথাই লিখলেন ‘ন হন্যতে’। কোনো কিছু লুকালেন না। মির্চা আর মৈত্রেয়ীর কাহিনি নিয়ে সিনেমা করলেন নিকোলাস ক্লতজ। নাম ‘দ্য বেঙ্গলি নাইট’। তবে ‘হাম দিল দে চুকে সনম’ এ কাহিনির আঙ্গিকে তৈরি করলেও স্বীকার করেননি সঞ্জয় লীলা বানসালি।

লালন বলেছেন, ‘মানুষ ভজলে সোনার মানুষ হবি। মানুষ ছাড়া ক্ষ্যাপা রে তুই মূল হারাবি॥’ মানুষ কি পুরোপুরি নিজেকে বদলাতে পারে? এ জগৎ-সংসারের শত জটিলতাকে আড়াল করতে পারে? প্রতিভা বসু জীবনের জলছবিতে নিয়ে আসেন পুরান ঢাকার ওয়ারীতে কবি নজরুলকে নিয়ে কঠিন এক পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার কথা। তাদের বাড়িতে আড্ডা আসরে যেতেন নজরুল। গান করতেন। গান শেখাতেন। ঝাঁকড়া চুলের নজরুলের এভাবে আসা-যাওয়া ভালোভাবে নেয়নি পাড়ার লোকজন। একদিন পাড়ার তরুণরা হামলা করে নজরুলের ওপর। মাথা ফাটিয়ে দেয়। বাসার ভিতর থেকে সবকিছু দেখে চিৎকার করেন প্রতিভা বসু। তারপর আর ওয়ারী যাননি নজরুল। অনেক বছর পর প্রতিভা হঠাৎ করে দেখলেন নজরুলকে। মুখোমুখি হলেন। নির্বাক চোখে তাকালেন নজরুল। কিছুই বললেন না। বলার দিন যে তাঁর শেষ হয়ে গেছে। দীর্ঘশ্বাস ছাড়লেন প্রতিভা বসু। মানুষের জীবনের বিভিন্ন বাঁকে কত কষ্টের গল্প লুকিয়ে থাকে। হৃদয়ের গভীরতা মেপে দেখার সুযোগ মেলে না কাঠিন্যকে মোকাবিলা করে পথ চলতে চলতে। কষ্টের ফেরিওয়ালা সেজে হেলাল হাফিজ কবিতা লিখেছেন। কষ্ট নিতে আহ্বান করেছেন। কিন্তু কষ্ট কি বিকিকিনি হয়? জগৎ-সংসারের আজকের বাস্তবতা কাল হয়ে যায় কাল্পনিক। মহামারীর এই সময়ে মানুষের মাঝে নিষ্ঠুরতাই দেখি। আপন-পর চেনার বিচার-বিশ্লেষণও নেই। নিজেদের অতিমানব ভেবে লাভ নেই। আবেগ, অনুরাগ, বিরাগ হারিয়ে গেছে। এই সময়ের নিষ্ঠুরতায় বেড়েছে সামাজিক অপরাধ। সবকিছুতে যোগ হয়েছে রাজনীতি। আগে বিয়ের সময় প্রশ্ন করা হতোÑ পাত্র বা পাত্রী কোন বংশের, শিক্ষাদীক্ষা কী? এখন প্রশ্ন করা হয়- রাজনৈতিক দল কোনটি। সবকিছুতে রাজনীতি প্রবেশ করেছে। সেদিন একজন বললেন, অপরাধী ধরা পড়লে সবাই সরকারি দলের কেন হয়? জবাবে বললাম, গাছের পাতাও আওয়ামী লীগ হয়ে গেলে এমনই হবে। ’৭৫ সালের পরের কথা বাদ দিলাম। হিসাব-নিকাশে ২০০১-২০০৮ সাল হারিয়ে গেছে! বলা হয় কোনো বহিরাগত আর না, আর না। অন্যদিকে দলে মূল্যায়ন হয় বসন্তের কোকিলদের। ২০০১ সালে মনোনয়নের জন্য হাওয়া ভবনে হিজরতকারীও মন্ত্রিসভায় থাকেন! ত্যাগীরা ছাড়েন দীর্ঘশ্বাস। বেদনার কষ্ট একবার জমাট বাঁধলে সহজে তা আলগা হয় না। এ জগৎ-সংসার ভীষণ ক্ষণস্থায়ী। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সফল নায়ক উইনস্টন চার্চিল পরের নির্বাচনে কঠিনভাবে হেরেছিলেন। শ্রমিক আর ইউরোপের সঙ্গে অর্থনৈতিক সম্পর্ক নিয়ে গড়ে ওঠা আন্দোলন সামাল দিতে পারেননি আয়রন লেডি মার্গারেট থেচার। জরুরি অবস্থা জারি করে ক্ষমতায় থাকার কঠিন খেসারত দিয়েছিলেন ইন্দিরা গান্ধী।

হুট করে মানুষের মন বদলে যায়। চিন্তায় চলে আসে পরিবর্তন। রফিক আজাদ লিখেছেন, ‘এখনো এপারে আছি, চ’লে যাব সুতোর ওপারে/সুতোর ওপারে সুখ, সম্ভবত স্বাধীনতা আছে।’ কবিগুরু লিখেছেন, ‘নদীর এপার কহে ছাড়িয়া নিশ্বাস, ওপারেতে সর্বসুখ আমার বিশ্বাস।’ কিন্তু সুখ আসলে কোথায় কেউ জানি না।

অকারণে মরীচিকার পেছনে ঘুরে বেড়ানো হয়। একটা নীতি-আদর্শের পেছনে সারাটা জীবন অতিক্রমের পরও সুখের সময় ঠাঁই পাওয়া যায় না। রাজনীতি নামের কাঠিন্য সবকিছু বদলে দেয়। মুহূর্তে ছুড়ে ফেলে করে ঠিকানাহীন। কিছুই বলার থাকে না। করার থাকে না। সারাটা জীবন উৎসর্গ করে ঠাঁই হয় আঁস্তাকুড়ে। আবার কোনো কিছু না করেই হুট করে এসে মেলে মন্ত্রিত্ব, দলীয় পদ, এমপি মনোনয়ন। কষ্টে থাকা মানুষ নীরবে সব হজম করে। আবার দুঃসময় এলে সাথী হয়  শেষ মুঘল বেগম জিনাত মহলের মতো। এ জগৎ-সংসার বড় অদ্ভুত। অদ্ভুতের মায়াজালে জিনাত মহল ছিলেন মুঘল বাদশাহের সঙ্গে। বাহাদুর শাহ জাফর ও জিনাত মহলের কবর জিয়ারত করেছিলাম বার্মা (মিয়ানমার) সফরকালে। শ্রদ্ধা প্রকাশ করেছিলাম এই নারীর প্রতি। আল্লাহর কাছে দোয়া করেছিলাম বাহাদুর শাহ ও জিনাত মহলকে যেন শান্তিতে রাখেন। তাঁদের শেষ জীবনের সব কষ্ট যেন দূর করে দেন। বড় হতভাগা ছিলেন মুঘলদের শেষ উত্তরাধিকারী। সিপাহি বিদ্রোহের পরাজয়কে ঘিরে এক কঠিন পরিস্থিতি তৈরি হয় দিল্লির রাজপ্রাসাদে। বাহাদুর শাহকে নির্বাসনে পাঠায় ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি। সেই যাত্রা সুখকর ছিল না। পথে পথে দুর্ভোগ। সম্রাটের সঙ্গী ছিলেন জিনাত মহল ও তাঁর দুই সন্তান। বাকিরা পথে পথে সরে পড়েন। কেউ খুন হন। কেউ হাত মেলান কোম্পানির সেনাদের সঙ্গে। বাকিদের দেওয়া হয় ফাঁসি। কেউ যান পালিয়ে। শুধু থেকে যান জিনাত মহল।

মানুষের দুর্ভাগ্য কখন কীভাবে ভর করবে কেউ জানে না। ৬৫ বছরের বাহাদুর শাহ জাফরের সঙ্গে জিনাতের বিয়ে হয় ১৭ বছর বয়সে। অন্য তিন বেগমের সন্তানদের কেউ কেউ জিনাত থেকে বড়। রূপবতী এই নারী ছিলেন অন্য ধাঁচের। বড় বেগমরা ভাবলেন কম বয়সী মেয়ে এসে তাদের অধীনে থাকবে। ভাবনা আর বাস্তবতা সব সময় আলাদা হয়। দিল্লির বাদশাহি তখন নামে মাত্র। ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি সবকিছু দখল করে নিয়েছে। বাংলা বিহার উড়িষ্যা হাতছাড়া সবার আগে। অন্যান্য প্রদেশও ইংরেজদের নিয়ন্ত্রণে। বাদশাহর তেমন কোনো কাজ ছিল না। রাজস্বও তেমন আসত না। ভরসা ছিল কোম্পানির দয়া করে দেওয়া নজরানার অর্থ। জিনাত মহল এসেই নিজের আলাদা হেরেম তৈরি করেন। জয় করেন বাদশার মন। খোঁজখবর রাখতেন ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানিরও। সব দিকে নজর ছিল। আগলে রাখতেন নিজের দুই সন্তানকে। সিপাহি বিদ্রোহের কঠিন ধাক্কা আঘাত হানে দিল্লির লালকেল্লায়। বাহাদুর শাহের আগের সংসারের সন্তানরা যোগ দেন সিপাহিদের সঙ্গে। ঘোষণা করেন দিল্লির স্বাধীনতা। কিন্তু অপরিকল্পিত নেতৃত্বহীন কোনো আন্দোলনই সফলতার মুখ দেখে না। সিপাহি বিদ্রোহও ব্যর্থ হয়।

বিচারের নামে অপমান করে নির্বাসনে পাঠানোর সিদ্ধান্ত হয় বৃদ্ধ বাদশাহকে। বার্মা যাওয়ার সেই পথ ছিল কঠিনতম। পথে সবাই সরে পড়ে। জিনাত মহল থেকে যান। শেষ জীবনটা কাটান দুঃখ-কষ্ট আর বাদশাহের কবিতা শুনে। চাওয়া-পাওয়ার হিসাব কষেন না। দুঃসময়ে সত্যিকারের আপনজনরা ছেড়ে যায় না। তারা জিনাত মহলের মতো নিজের জমিতে দাফন না হওয়ার আক্ষেপের কবিতা শোনে সব হারানো বাদশাহর মুখে।

                লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বশেষ খবর
রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট
রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট

এই মাত্র | নগর জীবন

সিংড়ায় চড়া দামেই কিনতে হচ্ছে শীতকালীন সবজি
সিংড়ায় চড়া দামেই কিনতে হচ্ছে শীতকালীন সবজি

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ
সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

৭ মিনিট আগে | শোবিজ

খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?
খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?

৮ মিনিট আগে | জীবন ধারা

খাগড়াছড়িতে ইমাম-ওলামাদের নিয়ে মতবিনিময়
খাগড়াছড়িতে ইমাম-ওলামাদের নিয়ে মতবিনিময়

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পৃথিবীরও একদিন মরে যেতে হবে!
পৃথিবীরও একদিন মরে যেতে হবে!

১৮ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

রংপুরে ‘ক্লান্ত হিমালয়’ গৃধিনী শকুন উদ্ধার
রংপুরে ‘ক্লান্ত হিমালয়’ গৃধিনী শকুন উদ্ধার

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিসিবির নারী বিভাগের প্রধান হলেন রুবাবা
বিসিবির নারী বিভাগের প্রধান হলেন রুবাবা

২৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে যুবদল কর্মী গুলিবিদ্ধ
চট্টগ্রামে যুবদল কর্মী গুলিবিদ্ধ

২৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোরসালিনের গোলে এগিয়ে বাংলাদেশ
মোরসালিনের গোলে এগিয়ে বাংলাদেশ

৩১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

৫০ কেজি ওজনের বিরল প্রজাতির সামুদ্রিক কচ্ছপ উদ্ধার
৫০ কেজি ওজনের বিরল প্রজাতির সামুদ্রিক কচ্ছপ উদ্ধার

৩১ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতের কাছে পাঠানোর চিঠি প্রস্তুত হচ্ছে
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতের কাছে পাঠানোর চিঠি প্রস্তুত হচ্ছে

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

বায়ু দূষণ, দিল্লিতে বিক্ষোভ
বায়ু দূষণ, দিল্লিতে বিক্ষোভ

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় কলেজ ছাত্রের মরদেহ উদ্ধার
বগুড়ায় কলেজ ছাত্রের মরদেহ উদ্ধার

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

৫৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

জার্মানিকে উড়িয়ে টানা দ্বিতীয় জয় বাংলাদেশের
জার্মানিকে উড়িয়ে টানা দ্বিতীয় জয় বাংলাদেশের

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রান্নার সময় কোন ভুল হতে পারে ক্যানসারের কারণ?
রান্নার সময় কোন ভুল হতে পারে ক্যানসারের কারণ?

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

যুক্তরাষ্ট্রের স্বার্থের পরিপন্থি তৎপরতায় লিপ্ত ৮০ হাজার বিদেশীর ভিসা বাতিল
যুক্তরাষ্ট্রের স্বার্থের পরিপন্থি তৎপরতায় লিপ্ত ৮০ হাজার বিদেশীর ভিসা বাতিল

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ট্রাম্পের শুল্ক সত্ত্বেও যুক্তরাষ্ট্রে ভারতের রপ্তানি বেড়েছে ১৪ শতাংশ
ট্রাম্পের শুল্ক সত্ত্বেও যুক্তরাষ্ট্রে ভারতের রপ্তানি বেড়েছে ১৪ শতাংশ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই বছরে ইসরায়েলি কারাগারে ৯৪ ফিলিস্তিনির মৃত্যু
দুই বছরে ইসরায়েলি কারাগারে ৯৪ ফিলিস্তিনির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের হাইকমিশনারের সাক্ষাৎ
তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের হাইকমিশনারের সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গুণগত মানের অটুট প্রতিশ্রুতি ইউনিলিভার বাংলাদেশের
গুণগত মানের অটুট প্রতিশ্রুতি ইউনিলিভার বাংলাদেশের

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা
তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মারা গেলেন টাঙ্গাইলে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুনে দগ্ধ মীম
মারা গেলেন টাঙ্গাইলে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুনে দগ্ধ মীম

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুড়িগ্রামে মাদকসহ আটক ২
কুড়িগ্রামে মাদকসহ আটক ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঠান্ডায় বাড়ে হার্ট অ্যাটাকের সমস্যা, নিজেকে বাঁচিয়ে চলার ৩ উপায়
ঠান্ডায় বাড়ে হার্ট অ্যাটাকের সমস্যা, নিজেকে বাঁচিয়ে চলার ৩ উপায়

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

কুষ্টিয়ায় নৌকা ডুবে দুই কৃষকের মৃত্যু
কুষ্টিয়ায় নৌকা ডুবে দুই কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আশুগঞ্জ রেলওয়ে স্টেশনে পুলিশ ফাঁড়ি স্থাপনের অনুমোদন
আশুগঞ্জ রেলওয়ে স্টেশনে পুলিশ ফাঁড়ি স্থাপনের অনুমোদন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি
বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি

২৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি
রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'২৬০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিও চূড়ান্ত করে যাবে অন্তর্বর্তী সরকার'
'২৬০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিও চূড়ান্ত করে যাবে অন্তর্বর্তী সরকার'

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি
১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি

পেছনের পৃষ্ঠা

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে