শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৫ অক্টোবর, ২০২০ আপডেট:

ক্ষমতা কাহিনি : মৈত্রেয়ী ও জিনাত মহলের অমর প্রেম

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
ক্ষমতা কাহিনি : মৈত্রেয়ী ও জিনাত মহলের অমর প্রেম

আমেরিকার শিকাগো বিশ্ববিদ্যালয়ের লাইব্রেরিতে জীবন সায়াহ্ণে মিলিত হয়েছেন দুই নর-নারী। একজন শিকাগো বিশ্ববিদ্যালয়ের দর্শন বিভাগের অধ্যাপক। আরেকজন ভারতের কলকাতা থেকে একটি অনুষ্ঠানে যোগ দিতে গেছেন। স্বামীর অনুমতি নিয়েছেন বিশেষ একজন পুরনো বন্ধুর সঙ্গে সাক্ষাতে যাওয়ার। একদা এই বন্ধুর সঙ্গে ভালোবাসার সাতকাহন ছিল। জীবনের প্রথম অধ্যায়ের অন্যরকম গভীর এক আবেগ। সবকিছু তছনছ করে দেওয়ার উতাল হাওয়া। কলকাতার উচ্চশিক্ষিত পরিবারে বয়ে যাওয়া ঝড়ের সময়টা ছিল ১৯২৮ সাল। তখনকার রক্ষণশীলতার পারিবারিক কঠোরতা মেনে নেয়নি কোনো কিছু। নিয়তির নিষ্ঠুর পরিহাস দূরে সরিয়ে দেয় তাদের। তার পরও হৃদয়ের আকুলতা স্বপ্নের জগৎ থেকে কেউ কাউকে সরাতে পারেনি। তাই হয়তো প্রকৃতি করে দিয়েছে শেষ বয়সে এই সাক্ষাতের ব্যবস্থা। মির্চা এলিয়াদ ও মৈত্রেয়ী দেবীর কথা বলছি। ৪০ বছর পর আবার সাক্ষাতে মৈত্রেয়ী দেবী তাকালেন মির্চার দিকে। একটা দীর্ঘশ্বাস ছাড়লেন। তারপর বললেন, বইয়ের মাঝে অনেক মিথ্যা কেন লিখেছ? ভাগ্যটা ভালো ছিল বই পড়েছি অনেক পরে। কেন মিথ্যা লিখেছ? আমাদের গভীর ভালোবাসা ছিল। কিন্তু রাতে তোমার বিছানায় যাওয়ার সম্পর্ক তো ছিল না। এত অসত্য আমাকে হতাশ করেছে। দুঃখ প্রকাশ করলেন মির্চা। তারপর বললেন, তোমার সঙ্গে ছাড়াছাড়ির পর আমার ভিতরে একটা ভয়াবহ কষ্টের দাবদাহ তৈরি হয়। আগুনে পুড়তে থাকি। কবিগুরুর কাছে গিয়েছিলাম। তিনিও সমাধান করতে পারেননি। তারপর দেশে ফিরলাম। বিয়ে সংসার সবকিছুর মাঝে নিজেকে আড়ালের চেষ্টা করলাম। তাতেও কিছু হলো না। পুড়তে পুড়তে সবকিছু এলোমেলো হয়ে গেল। জমাটবাঁধা ক্ষোভ ও বেদনার বিস্ফোরণ চলে এলো বইতে। তাতেই যোগ হলো বাড়তি অনেক কিছু। মৈত্রেয়ী কথা বাড়ালেন না। দীর্ঘশ্বাস ছাড়লেন। বেদনার গভীর দৃষ্টিতে দেখলেন প্রথম জীবনের মানুষটিকে। মির্চাও গভীর দৃষ্টিতে তাকালেন। জীবনের চোরাগলিতে কত কিছুই বদলে গেছে। হারিয়ে গেছে। সময় এভাবে চলে যায় জীবন থেকে। বিদায় নিলেন মৈত্রেয়ী। তারপর দেশে ফিরলেন। আবার পড়লেন জীবনের প্রথম প্রেমিক মির্চা এলিয়াদের লেখা ‘লা লুই বেঙ্গলি’। কাগজ কলম তুলে নিলেন। লিখলেন ‘ন হন্যতে’। পাতায় পাতায় জবাব। কিন্তু পুরনো প্রেমিককে নিয়ে বই লেখা আত্মীয়স্বজন ও পারিবারিক বন্ধুবান্ধব কেউই পছন্দ করলেন না। মৈত্রেয়ী দেবী তখন অনেক কিছুরই বাইরে। জীবনের শেষ ক্ষণে চাওয়া-পাওয়ার হিসাব করে কী হবে? রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ভীষণ স্নেহ করতেন মৈত্রেয়ীকে। সেই কথাগুলো মির্চাকে বলতেন। আর ঈর্ষাকাতর হতেন মির্চা। এ খেপানোতেই আনন্দ পেতেন মৈত্রেয়ী।

প্রথম জীবনের অনেক কিছুই হয় যার কোনো হিসাব-নিকাশ থাকে না। হৃদয়ে একটা সুইফোটা কষ্ট বয়ে বেড়ায় মানুষ সারা জীবন। মৈত্রেয়ীর বাবা সুরেন্দ্রনাথ দাশগুপ্ত ছিলেন শিক্ষক। চট্টগ্রাম ও রাজশাহী কলেজে অধ্যাপনা করেছেন। তারপর কলকাতা সংস্কৃতি ও প্রেসিডেন্সি কলেজে। সুরেন্দ্রনাথ দাশগুপ্ত পিএইচডি করেছিলেন ক্যামব্রিজ থেকে। আধুনিক চিন্তা-চেতনার মানুষ। সন্তানদের সেভাবে বড় করেন। কলকাতার সিভিল সোসাইটিতে তাঁর অবস্থান ছিল অন্য উচ্চতায়। ঠাকুরবাড়ির সঙ্গে এ পরিবারের যোগাযোগ ছিল নিবিড়। শিল্প-সংস্কৃতির চর্চা ছিল পরিবারের অন্দরমহলে। রোমানিয়ান যুবক মির্চা এলিয়াদ ভারতীয় দর্শন নিয়ে পিএইচডি করতে আসেন অধ্যাপক সুরেন্দ্রনাথের অধীন। গবেষণার দীর্ঘ কাজ। থাকার সমস্যার সমাধানে ঠাঁই হয় দাশগুপ্ত বাবুর বাড়িতেই। বাড়ির বড় মেয়ে মৈত্রেয়ীর সঙ্গে পরিচয় হয়। কবিতা, শিল্প, সংস্কৃতি চর্চায় মেধা-মননে মৈত্রেয়ী তখন রবিঠাকুরের দরবারে স্থান করে নিয়েছেন। মির্চা মুগ্ধ হলেন ১৬ বছর বয়সী মেয়েটির পরিপক্বতায়। তাদের মাঝে বন্ধুত্ব গড়ে ওঠে। রবির গল্প শোনাত মেয়েটি। আর নিজের অজান্তে হিংসা তৈরি হতো মির্চার। কিন্তু বাড়ত মুগ্ধতা, বিস্ময় আর ভালোবাসা। এভাবেই সময় বয়ে যেতে থাকে। শেষ পর্যন্ত বন্ধুত্ব গড়ায় প্রেমে। এক সন্ধ্যায় দুজনের হালকা বেসামাল উচ্ছলতা সমস্যা তৈরি করে। সঙ্গে থাকা ছোট বোন বাড়িতে এসে বলে দেয় সবকিছু। ব্যস, আর যায় কোথায়? উদারমনা পরিবারটিকে পেয়ে বসে বাঙালি রক্ষণশীলতার কঠোরতা। সে রাতেই অধ্যাপক দাশগুপ্ত বাড়ি থেকে বের করে দিলেন মির্চাকে। কলকাতায় ঘুরলেন মির্চা। গেলেন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কাছেও। কিন্তু কিছুতেই কিছু হলো না। মির্চার সঙ্গে দেখা হলো না মৈত্রেয়ীর। এভাবে কেটে যায় দিন। তারপর একদিন মৈত্রেয়ীর বিয়ে হয়। সংসার হয়। সন্তানদের জন্ম হয়। মির্চাও দেশে ফিরে অধ্যাপনায় যোগ দেন। বিয়ে করেন। কিন্তু মৈত্রেয়ীকে ভুলতে পারছিলেন না। দুঃখ-কষ্টের ভারাক্রান্ত মনের কাঁটায় লিখলেন, ‘লা লুই বেঙ্গলি’। ভাবতে পারেননি এ উপন্যাস তাঁকে বিখ্যাত করে দেবে। প্যারিস ছাড়িয়ে ব্যাপকভাবে বই বিক্রি হবে ইউরোপ-আমেরিকায়। কিন্তু উপন্যাসের বাড়তি সম্পর্কের কথাগুলোর বর্ণনা আঘাত হানে মৈত্রেয়ীর সাদামাটা মনে। সে কষ্ট ও আঘাতের কথাই তুলেছিলেন মির্চার সঙ্গে ৪০ বছর পর সাক্ষাতে। তাতেও জমাটবাঁধা কষ্ট দূর হলো না। কলম তুলে নিলেন মৈত্রেয়ী। ভাবলেন জবাবটা লেখা দরকার। সত্যটা জানানো দরকার। তাই তিনি সব কথাই লিখলেন ‘ন হন্যতে’। কোনো কিছু লুকালেন না। মির্চা আর মৈত্রেয়ীর কাহিনি নিয়ে সিনেমা করলেন নিকোলাস ক্লতজ। নাম ‘দ্য বেঙ্গলি নাইট’। তবে ‘হাম দিল দে চুকে সনম’ এ কাহিনির আঙ্গিকে তৈরি করলেও স্বীকার করেননি সঞ্জয় লীলা বানসালি।

লালন বলেছেন, ‘মানুষ ভজলে সোনার মানুষ হবি। মানুষ ছাড়া ক্ষ্যাপা রে তুই মূল হারাবি॥’ মানুষ কি পুরোপুরি নিজেকে বদলাতে পারে? এ জগৎ-সংসারের শত জটিলতাকে আড়াল করতে পারে? প্রতিভা বসু জীবনের জলছবিতে নিয়ে আসেন পুরান ঢাকার ওয়ারীতে কবি নজরুলকে নিয়ে কঠিন এক পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার কথা। তাদের বাড়িতে আড্ডা আসরে যেতেন নজরুল। গান করতেন। গান শেখাতেন। ঝাঁকড়া চুলের নজরুলের এভাবে আসা-যাওয়া ভালোভাবে নেয়নি পাড়ার লোকজন। একদিন পাড়ার তরুণরা হামলা করে নজরুলের ওপর। মাথা ফাটিয়ে দেয়। বাসার ভিতর থেকে সবকিছু দেখে চিৎকার করেন প্রতিভা বসু। তারপর আর ওয়ারী যাননি নজরুল। অনেক বছর পর প্রতিভা হঠাৎ করে দেখলেন নজরুলকে। মুখোমুখি হলেন। নির্বাক চোখে তাকালেন নজরুল। কিছুই বললেন না। বলার দিন যে তাঁর শেষ হয়ে গেছে। দীর্ঘশ্বাস ছাড়লেন প্রতিভা বসু। মানুষের জীবনের বিভিন্ন বাঁকে কত কষ্টের গল্প লুকিয়ে থাকে। হৃদয়ের গভীরতা মেপে দেখার সুযোগ মেলে না কাঠিন্যকে মোকাবিলা করে পথ চলতে চলতে। কষ্টের ফেরিওয়ালা সেজে হেলাল হাফিজ কবিতা লিখেছেন। কষ্ট নিতে আহ্বান করেছেন। কিন্তু কষ্ট কি বিকিকিনি হয়? জগৎ-সংসারের আজকের বাস্তবতা কাল হয়ে যায় কাল্পনিক। মহামারীর এই সময়ে মানুষের মাঝে নিষ্ঠুরতাই দেখি। আপন-পর চেনার বিচার-বিশ্লেষণও নেই। নিজেদের অতিমানব ভেবে লাভ নেই। আবেগ, অনুরাগ, বিরাগ হারিয়ে গেছে। এই সময়ের নিষ্ঠুরতায় বেড়েছে সামাজিক অপরাধ। সবকিছুতে যোগ হয়েছে রাজনীতি। আগে বিয়ের সময় প্রশ্ন করা হতোÑ পাত্র বা পাত্রী কোন বংশের, শিক্ষাদীক্ষা কী? এখন প্রশ্ন করা হয়- রাজনৈতিক দল কোনটি। সবকিছুতে রাজনীতি প্রবেশ করেছে। সেদিন একজন বললেন, অপরাধী ধরা পড়লে সবাই সরকারি দলের কেন হয়? জবাবে বললাম, গাছের পাতাও আওয়ামী লীগ হয়ে গেলে এমনই হবে। ’৭৫ সালের পরের কথা বাদ দিলাম। হিসাব-নিকাশে ২০০১-২০০৮ সাল হারিয়ে গেছে! বলা হয় কোনো বহিরাগত আর না, আর না। অন্যদিকে দলে মূল্যায়ন হয় বসন্তের কোকিলদের। ২০০১ সালে মনোনয়নের জন্য হাওয়া ভবনে হিজরতকারীও মন্ত্রিসভায় থাকেন! ত্যাগীরা ছাড়েন দীর্ঘশ্বাস। বেদনার কষ্ট একবার জমাট বাঁধলে সহজে তা আলগা হয় না। এ জগৎ-সংসার ভীষণ ক্ষণস্থায়ী। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সফল নায়ক উইনস্টন চার্চিল পরের নির্বাচনে কঠিনভাবে হেরেছিলেন। শ্রমিক আর ইউরোপের সঙ্গে অর্থনৈতিক সম্পর্ক নিয়ে গড়ে ওঠা আন্দোলন সামাল দিতে পারেননি আয়রন লেডি মার্গারেট থেচার। জরুরি অবস্থা জারি করে ক্ষমতায় থাকার কঠিন খেসারত দিয়েছিলেন ইন্দিরা গান্ধী।

হুট করে মানুষের মন বদলে যায়। চিন্তায় চলে আসে পরিবর্তন। রফিক আজাদ লিখেছেন, ‘এখনো এপারে আছি, চ’লে যাব সুতোর ওপারে/সুতোর ওপারে সুখ, সম্ভবত স্বাধীনতা আছে।’ কবিগুরু লিখেছেন, ‘নদীর এপার কহে ছাড়িয়া নিশ্বাস, ওপারেতে সর্বসুখ আমার বিশ্বাস।’ কিন্তু সুখ আসলে কোথায় কেউ জানি না।

অকারণে মরীচিকার পেছনে ঘুরে বেড়ানো হয়। একটা নীতি-আদর্শের পেছনে সারাটা জীবন অতিক্রমের পরও সুখের সময় ঠাঁই পাওয়া যায় না। রাজনীতি নামের কাঠিন্য সবকিছু বদলে দেয়। মুহূর্তে ছুড়ে ফেলে করে ঠিকানাহীন। কিছুই বলার থাকে না। করার থাকে না। সারাটা জীবন উৎসর্গ করে ঠাঁই হয় আঁস্তাকুড়ে। আবার কোনো কিছু না করেই হুট করে এসে মেলে মন্ত্রিত্ব, দলীয় পদ, এমপি মনোনয়ন। কষ্টে থাকা মানুষ নীরবে সব হজম করে। আবার দুঃসময় এলে সাথী হয়  শেষ মুঘল বেগম জিনাত মহলের মতো। এ জগৎ-সংসার বড় অদ্ভুত। অদ্ভুতের মায়াজালে জিনাত মহল ছিলেন মুঘল বাদশাহের সঙ্গে। বাহাদুর শাহ জাফর ও জিনাত মহলের কবর জিয়ারত করেছিলাম বার্মা (মিয়ানমার) সফরকালে। শ্রদ্ধা প্রকাশ করেছিলাম এই নারীর প্রতি। আল্লাহর কাছে দোয়া করেছিলাম বাহাদুর শাহ ও জিনাত মহলকে যেন শান্তিতে রাখেন। তাঁদের শেষ জীবনের সব কষ্ট যেন দূর করে দেন। বড় হতভাগা ছিলেন মুঘলদের শেষ উত্তরাধিকারী। সিপাহি বিদ্রোহের পরাজয়কে ঘিরে এক কঠিন পরিস্থিতি তৈরি হয় দিল্লির রাজপ্রাসাদে। বাহাদুর শাহকে নির্বাসনে পাঠায় ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি। সেই যাত্রা সুখকর ছিল না। পথে পথে দুর্ভোগ। সম্রাটের সঙ্গী ছিলেন জিনাত মহল ও তাঁর দুই সন্তান। বাকিরা পথে পথে সরে পড়েন। কেউ খুন হন। কেউ হাত মেলান কোম্পানির সেনাদের সঙ্গে। বাকিদের দেওয়া হয় ফাঁসি। কেউ যান পালিয়ে। শুধু থেকে যান জিনাত মহল।

মানুষের দুর্ভাগ্য কখন কীভাবে ভর করবে কেউ জানে না। ৬৫ বছরের বাহাদুর শাহ জাফরের সঙ্গে জিনাতের বিয়ে হয় ১৭ বছর বয়সে। অন্য তিন বেগমের সন্তানদের কেউ কেউ জিনাত থেকে বড়। রূপবতী এই নারী ছিলেন অন্য ধাঁচের। বড় বেগমরা ভাবলেন কম বয়সী মেয়ে এসে তাদের অধীনে থাকবে। ভাবনা আর বাস্তবতা সব সময় আলাদা হয়। দিল্লির বাদশাহি তখন নামে মাত্র। ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি সবকিছু দখল করে নিয়েছে। বাংলা বিহার উড়িষ্যা হাতছাড়া সবার আগে। অন্যান্য প্রদেশও ইংরেজদের নিয়ন্ত্রণে। বাদশাহর তেমন কোনো কাজ ছিল না। রাজস্বও তেমন আসত না। ভরসা ছিল কোম্পানির দয়া করে দেওয়া নজরানার অর্থ। জিনাত মহল এসেই নিজের আলাদা হেরেম তৈরি করেন। জয় করেন বাদশার মন। খোঁজখবর রাখতেন ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানিরও। সব দিকে নজর ছিল। আগলে রাখতেন নিজের দুই সন্তানকে। সিপাহি বিদ্রোহের কঠিন ধাক্কা আঘাত হানে দিল্লির লালকেল্লায়। বাহাদুর শাহের আগের সংসারের সন্তানরা যোগ দেন সিপাহিদের সঙ্গে। ঘোষণা করেন দিল্লির স্বাধীনতা। কিন্তু অপরিকল্পিত নেতৃত্বহীন কোনো আন্দোলনই সফলতার মুখ দেখে না। সিপাহি বিদ্রোহও ব্যর্থ হয়।

বিচারের নামে অপমান করে নির্বাসনে পাঠানোর সিদ্ধান্ত হয় বৃদ্ধ বাদশাহকে। বার্মা যাওয়ার সেই পথ ছিল কঠিনতম। পথে সবাই সরে পড়ে। জিনাত মহল থেকে যান। শেষ জীবনটা কাটান দুঃখ-কষ্ট আর বাদশাহের কবিতা শুনে। চাওয়া-পাওয়ার হিসাব কষেন না। দুঃসময়ে সত্যিকারের আপনজনরা ছেড়ে যায় না। তারা জিনাত মহলের মতো নিজের জমিতে দাফন না হওয়ার আক্ষেপের কবিতা শোনে সব হারানো বাদশাহর মুখে।

                লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
স্বাধীন বিচার বিভাগ
স্বাধীন বিচার বিভাগ
আবারও ভূমিকম্প
আবারও ভূমিকম্প
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
সর্বশেষ খবর
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত
বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল
এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান
বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা
সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক
ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল
সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক
বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

২০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার
হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা
যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা

পূর্ব-পশ্চিম

দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা
দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা

মাঠে ময়দানে

শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প
শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প

পূর্ব-পশ্চিম

অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের
অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের

পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা
বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা

মাঠে ময়দানে

টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি
টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে