শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৪ নভেম্বর, ২০২০ আপডেট:

এসব নিয়ে কখনো বলতে চাইনি

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
এসব নিয়ে কখনো বলতে চাইনি

বাংলাদেশ প্রতিদিনের শুরু থেকেই নিয়মিত লিখি। বাংলাদেশ প্রতিদিনের খোলা কলামে লেখা কারও পক্ষে-বিপক্ষে, কাউকে ছোট-খাটো করা বা ভাবমূর্তি নষ্ট করা নয়। আমার বিবেক আমার অন্তরাত্মা যখন যা বলে তাই কলমের ডগায় তুলে ধরার চেষ্টা করি। আমি একজন খুবই ছোট মুক্তিযোদ্ধা, কখনো কলমযোদ্ধা ছিলাম না। বাংলাদেশ প্রতিদিনের সম্পাদক প্রিয় নঈম নিজামের চাপাচাপিতে একসময় বাধ্য হয়ে লিখতাম। লিখতে লিখতে পাঠকের ভালোবাসায় এখন লেখাটা একটা দায়িত্ববোধের পর্যায়ে চলে এসেছে। যাদের ভালোবাসি তাদের প্রতি কিছুটা দুর্বল, তাই বলে অন্ধ নই। সত্যকে সত্য, মিথ্যাকে মিথ্যা যেমন বলার চেষ্টা করি, নিজের ব্যাপারেও বলি। জ্ঞানের অভাবের কারণে হয়তো অনেক সময় অনেক কিছু বলতে পারি না বা বলি না। জীবনের বিরাট অংশ হেলাফেলাতেই চলে গেছে। ছেলেবেলায় লেখাপড়ায় মন বসেনি। লেখাপড়ায় আকর্ষণ সৃষ্টি করার মতো গুরু পাইনি। একজন আদর্শ শিক্ষক পেয়েছিলাম শ্রী দুখীরাম রাজবংশীকে। কিন্তু কী কারণে তখনই লেখাপড়া ছেড়ে চলে গিয়েছিলাম। তাই সেই গুরুর সান্নিধ্যও খুব একটা বেশিদিনের নয়। গুরু আমার একজনই, ভালোওবাসি একজনকে তিনি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। যৌবনে কোনো নারীর সঙ্গে প্রেম করিনি, কোনো নারী আমায় ভালোবেসে ছিল কিনা জানি না। আমার মা আমার কলিজা। আমার মা-ই আমাকে বাঁচিয়ে রেখেছিলেন। বাবার শৌর্যবীর্য পেয়েছি, কিন্তু আদর-সোহাগ পেয়েছি মায়ের। মায়ের বাইরে বঙ্গবন্ধুই আমার প্রথম এবং শেষ প্রেম। বঙ্গবন্ধুকে ভালোবেসে দেশকে ভালোবাসতে শিখেছি। আর এ পথে এসেছিলাম বড় ভাই লতিফ সিদ্দিকীকে দেখে। তিনিও আমাকে হাতে কলমে তেমন কিছু শেখাননি, কিছু বলেননি। বঙ্গবন্ধুও ছিলেন অনেকটা সেই একই রকম। তাঁর দু-একটা কথা আমাকে শিক্ষা দিয়েছে, অনুপ্রাণিত করেছে। বড় ভাইও বলেননি। দু-একবার কোনো কিছু জিজ্ঞাসা থাকলে বড়জোর বলতেন, ‘তুই পারবি’। আমি পারব তার এই বলাই ছিল আমার জন্য পরম আশীর্বাদ। মুক্তিযুদ্ধে আমার কোনো কৃতিত্ব ছিল বলে মনে হয় না। কৃতিত্বের যা কিছু তার প্রায় সবটুকুই ছিল দেশবাসী ও যোদ্ধাদের। বীর যোদ্ধারা সর্বস্ব দিয়ে আমায় মান্য করেছে, বিশ্বাস করেছে, আমার কথা শুনেছে। তাই আমি মুক্তিযুদ্ধের নেতা। হ্যাঁ, এটা সত্য, কাউকে আগে দিয়ে পেছনে পড়ে থাকিনি। সব সময় আগে থাকার চেষ্টা করেছি এবং পরম আন্তরিকতার সঙ্গে করেছি। স্বাধীন দেশে বেঁচে থাকব এমন প্রত্যাশা ছিল না কখনো। পরম আকুতি ছিল দেশ মুক্ত হবে, স্বাধীন হবে। দেশের মানুষের মানসম্মান আর জীবন নিরাপদ হবে। তাই সর্বস্ব ত্যাগ করে যুদ্ধ করেছি। কেন যেন সব সময় মন কাঁদত, জয়ী না হলে বঙ্গবন্ধুকে পাব না। পিতৃহীন এতিম সন্তানের কোনো মর্যাদা নেই, নিরাপত্তা নেই। তাই জয়ী আমাদের হতেই হবে। পরম করুণাময় আল্লাহ আমার কান্না শুনেছেন তাই জয়ী হয়েছি, এখনো বেঁচে আছি। মানুষের ছোট্ট জীবন। বেঁচে থাকা পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ সম্পদ। তবু কেন যেন এখন আর বেঁচে থাকার তেমন সার্থকতা খুঁজে পাই না। বাংলাদেশ প্রতিদিনের সম্পাদক নঈম নিজামের রবিবারের ‘পি কে হালদারের আড়ালের গুরু ও মাফিয়া পতন কাহন’ পড়ে বড় ভালো লেগেছে। আমিও আড়ালের গুরু খুঁজছি, দিন-রাত খুঁজছি। কিন্তু কোনো কিনারা করতে পারছি না। আমরা কুয়োর ব্যাঙ, জাহাজের খবর রাখি কী করে? মফস্বল শহরে বড় হয়েছি ঢাকার চুনোপুঁটিও আমার থেকে বড়। এখন যেমন খোলা কলাম, ঠিক তেমনি ‘বজ্রকথন’ নামেও কয়েক বছর আমার কলাম ছাপা হয়েছে। পত্রিকা যখন যেটা উপযোগী মনে করে, ভালো মনে করে তখন সেটাই করে। নাসির উদ্দিন ইউসুফ বাচ্চুকে নিয়ে কখনো লিখতে হবে, পক্ষে-বিপক্ষে যেদিকেই হোক কখনো ভাবিনি। সেদিন যেটা লিখেছিলাম ‘হ্যায় আনোয়ারুল আলম শহীদ’ সেটাতেও আমার ইচ্ছা ছিল না। সত্যিই কাদেরিয়া বাহিনীর অসংখ্য যোদ্ধা নাসির উদ্দিন ইউসুফ বাচ্চুর অনুষ্ঠানে আনোয়ারুল আলম শহীদের কথাবার্তায় ভীষণ বিরক্ত ও কষ্ট পেয়েছে, অনেকে তার অস্তিত্ব হারানোর অসহায়ত্ববোধ করেছে। কাদেরিয়া বাহিনীর সদস্য হয়ে তিনি কাদেরিয়া বাহিনীকেই এড়িয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেছেন- এটা সত্যিই এক গুরুতর অপরাধ। তার কথা বলতে গিয়ে অনুষ্ঠানের প্রাণপুরুষ নাসির উদ্দিন ইউসুফ বাচ্চু সম্পর্কে দু-এক কথা বলার চেষ্টা করেছিলাম। তাঁর ১৩ নভেম্বরের ‘মুক্তিযোদ্ধারা একে অন্যকে খাটো করলে ভাবমূর্তি নষ্ট হয়’ লেখাটির মধ্যে আমি খুব একটা আপত্তিকর কিছু দেখিনি। এ পৃৃথিবীতে নিজের ত্রুটি খুব বেশি মানুষ দেখে না, দেখতে পারে না। এটা মানবের ধর্ম। বুঝে না বুঝে নিজের অনেক ত্রুটিকেও মানুষ গুণ বলে মনে করে। এ পর্যন্ত যত বই পড়েছি, জীবনী পড়েছি মহাত্মা গান্ধী তাঁর সম্পর্কে কিছুটা বলতে চেষ্টা করেছেন। তাই আমরা ছাপোষা মানুষ কী বলতে পারি? তাঁর প্রচেষ্টা ‘মৃত্যুঞ্জয়ী মুজিব’ অনুষ্ঠানের মাধ্যমে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবকে তুলে ধরা, তাঁর সম্পর্কে দেশবাসীকে ধারণা দেওয়া, প্রকৃত ইতিহাস তুলে ধরা। কিন্তু আমি যে কয়টা অনুষ্ঠান দেখেছি তাতে তেমন মনে হয়নি। বরং বিপরীতটাই মনে হয়েছে। তাঁর অনুষ্ঠানে মুক্তিযুদ্ধ মহিমান্বিত না হয়ে মুক্তিযুদ্ধ একটি খেলার বস্তুতে পরিণত হচ্ছে। যাদের স্বার্থ আছে তাদের অনেকেই হয়তো আমার সঙ্গে একমত হবেন না। আবার নিঃস্বার্থরা এক পা এগিয়ে বলবেন, আমি ঠিক বলেছি। হ্যাঁ এটা সত্য, ১০ নভেম্বরের লেখা কোনোমতেই নাসির উদ্দিন ইউসুফ বাচ্চুকে উদ্দেশ করে ছিল না। আলোচনার মধ্যে পারিপার্শ্বিক কারণে তাঁর নাম এবং কর্মকান্ড এসেছে। আমি তাঁকে নিয়ে দু-তিনটি কথা বলেছিলাম। তার মধ্যে একটি নাট্যকার সেলিম আল দীনের লাশের সামনে নাসির উদ্দিন ইউসুফ বাচ্চুর বক্তৃতা। সেলিম আল দীনের লাশের সামনে বক্তৃতার একসময় অত্যন্ত আন্তরিকভাবে নাসির উদ্দিন ইউসুফ বাচ্চু বলেছিলেন, আমরা সেলিম আল দীনের চিকিৎসার জন্য ৬০ লাখ টাকা সংগ্রহ করেছিলাম। কিন্তু আমরা তাঁর চিকিৎসার সুযোগ পেলাম না। আমি এইটুকুই জানতাম। পরেরটুকু জানতাম না।

১৮ ডিসেম্বর, ১৯৭১, স্বাধীন বাংলাদেশে পল্টনের প্রথম জনসভায় বাঁ থেকে আনোয়ারুল আলম শহীদ, অচেনা, প্রিন্সিপাল হুমায়ুন খালিদ এমএনএ, লতিফ সিদ্দিকী, হাতেম আলী তালুকদার, বীর মুক্তিযোদ্ধা সার্জেন্ট রফিকুল ইসলাম এবং বক্তৃতারত লেখক।

 

ছেলেবেলা থেকে শুনে আসছি, খুঁটার জোরে পাঁঠা কোঁদে। শহুরের উচ্চমার্গের মানুষ নাসির উদ্দিন ইউসুফ বাচ্চু। তাঁর খুঁটা কোথায় জানি না। তবে বাংলাদেশ প্রতিদিনে ৪-এর পৃষ্ঠার লেখায় অমন অসাধারণ ওলটপালট আগে কখনো দেখিনি। সৃষ্টি থেকে বাংলাদেশ প্রতিদিনে ৪-এর পৃষ্ঠার প্রথম ২ কলাম সম্পাদকীয় ১-২ করে নিচের দিকে অর্ধেক পর্যন্ত। কোনো কোনো ক্ষেত্রে আরও বেশি। তারপর খোলা কলাম ৫ কলাম। জায়গা থাকলে নিচের দিকেও কোনো উপসম্পাদকীয়। সব সময় ৮ কলামে জীবনধর্মী কথাবার্তা, ইসলামী অনেক কিছু। এভাবেই চলে এসেছে দীর্ঘদিন। কিন্তু নাসির উদ্দিন ইউসুফ বাচ্চুর লেখাতেই শুধু দেখলাম ৮ কলামে কোনো লেখা নেই, পুরোটাই তার। যাক, যার যেমন খুঁটার জোর- এ নিয়ে মাথা ঘামিয়ে লাভ কী? সেলিম আল দীনের লাশের সামনে আমি নাসির উদ্দিন ইউসুফ বাচ্চুর মুখে ৬০ লাখ শুনেছিলাম, ৬০ লাখ লিখেছি। আরও কত কী করেছেন সেসব আমার জানার কথা নয়, দরকারও নেই। তাঁর স্ত্রীকে চেয়ারম্যান করে শিল্পী কল্যাণ ট্রাস্ট করেছেন ভালো কথা। এসব নিয়েও আমি চিন্তা করি না। সেদিন সেলিম আল দীনের লাশ যারা বহন করেছেন তাদের মধ্যেও কোনো কোনো বিখ্যাত ব্যক্তির সঙ্গে কথা হয়েছে। সেলিম আল দীনের চিকিৎসার জন্য তোলা টাকায় কল্যাণ ট্রাস্ট করার পর পাঁচতারা হোটেলে ভোজসভা করা হয়েছে- সে কথাও কেউ কেউ বলেছেন। তাদের মধ্যে দু-এক জন এমনও বলেছেন, নাসির উদ্দিন ইউসুফ বাচ্চুরা শুধু জিয়াউর রহমানকে সমর্থনই করেননি, তার কাছ থেকে কয়েকজন মিলে দেদার মোটর গাড়ির ব্যবসা-বাণিজ্য বাগিয়ে নিয়েছিলেন। দেখি নাসির উদ্দিন ইউসুফ বাচ্চু আবার কী লিখেন। তারপর নিশ্চয়ই এ সম্পর্কে দু-চার কথা লিখব। তিনি আর অগ্রসর না হলে এদিকে সময় নষ্ট করার কোনো মানে নেই।

ভদ্রলোক এও লিখেছেন, জনাব আনোয়ারুল আলম শহীদ এখন জ্ঞানহীন হাসপাতালে- এ দিয়ে তিনি কী বোঝাতে চেয়েছেন আমার ঠিক বোধগম্য হলো না। কারও গিল্লা গাওয়া আমার স্বভাব নয়। দুর্বলেরা ওসব করে। আমি তেমন সবল না হলেও অমন দুর্বল নই। আর মানুষের ভালোটা ছাড়া খারাপ আমার খুব একটা চোখে পড়ে না। আনোয়ারুল আলম শহীদকে নিয়ে লিখতে না গেলে নাসির উদ্দিন ইউসুফ বাচ্চুর নাম হয়তো আমার কলমে আসত না। আনোয়ারুল আলম শহীদ মুক্তিযুদ্ধে ছিলেন, কাদেরিয়া বাহিনীতে ছিলেন এটা স্বতঃসিদ্ধ।

জীবন চলার পথে সব সময়ই অনেকের চোখের বালি, পথের কাঁটা হয়েছি। কিন্তু ভালোবাসার মানুষেরও অভাব হয়নি। দুই হাত তুলে দোয়া করার মানুষও পেয়েছি বেশুমার। তাই যতক্ষণ চোখ ঝাপসা হয়ে না আসছে ততক্ষণ যা দেখব যা সত্য বলে মনে হবে তাই বলতে বা লিখতে চেষ্টা করব। কারও ভ্রুকুটিকে পরোয়া করব না।

 

লেখক : রাজনীতিক।

www.ksjleague.com

এই বিভাগের আরও খবর
ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ
নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
ডেঙ্গুর চোখ রাঙানি
ডেঙ্গুর চোখ রাঙানি
মার্কিন শুল্ক তাণ্ডব
মার্কিন শুল্ক তাণ্ডব
মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব
মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব
জ্ঞানতাপস ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্
জ্ঞানতাপস ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ
নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সর্বশেষ খবর
প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা
প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রয়লার  ১৬৫–১৭০, মাছেই স্বস্তি খুঁজছেন ক্রেতারা
ব্রয়লার ১৬৫–১৭০, মাছেই স্বস্তি খুঁজছেন ক্রেতারা

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে তীব্র যানজট
ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে তীব্র যানজট

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বেলুচিস্তানে বাস থামিয়ে ৯ যাত্রীকে অপহরণের পর হত্যা
বেলুচিস্তানে বাস থামিয়ে ৯ যাত্রীকে অপহরণের পর হত্যা

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের
গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের

২২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বৃষ্টির সম্ভাবনা, কমতে পারে তাপমাত্রা
রাজধানীতে বৃষ্টির সম্ভাবনা, কমতে পারে তাপমাত্রা

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

সারা বছর সুস্থ থাকতে নিয়মিত খান এই ৭টি খাবার
সারা বছর সুস্থ থাকতে নিয়মিত খান এই ৭টি খাবার

২৭ মিনিট আগে | জীবন ধারা

খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী
খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি: লক্ষ্মীপুরে পাসের হার ৬৬.১৫ শতাংশ
এসএসসি: লক্ষ্মীপুরে পাসের হার ৬৬.১৫ শতাংশ

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইরান ভ্রমণে না যেতে যুক্তরাষ্ট্রের আহ্বান
ইরান ভ্রমণে না যেতে যুক্তরাষ্ট্রের আহ্বান

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একই পরিবারের ৫ জন দগ্ধ, বার্ন ইনস্টিটিউটে ভর্তি
একই পরিবারের ৫ জন দগ্ধ, বার্ন ইনস্টিটিউটে ভর্তি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রামগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে পিকআপ চালকের মৃত্যু
রামগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে পিকআপ চালকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী
ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি থেকে ফিরেছেন ৮২ হাজার ৪১৬ হাজি
সৌদি থেকে ফিরেছেন ৮২ হাজার ৪১৬ হাজি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা
গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মৃত্যুর পর মা-বাবার হক যেভাবে আদায় করব
মৃত্যুর পর মা-বাবার হক যেভাবে আদায় করব

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা যেভাবে মসজিদের শহর হয়ে ওঠে
ঢাকা যেভাবে মসজিদের শহর হয়ে ওঠে

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

খুলাফায়ে রাশেদা পরবর্তী মুসলিম বিশ্ব
খুলাফায়ে রাশেদা পরবর্তী মুসলিম বিশ্ব

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে
বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কানাডার পণ্যে ৩৫% শুল্ক আরোপের হুমকি ট্রাম্পের
কানাডার পণ্যে ৩৫% শুল্ক আরোপের হুমকি ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

কক্সবাজারে এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় আত্মহত্যা
কক্সবাজারে এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় পুষ্টি সহায়তা নিতে আসা শিশুদের ওপর হামলা, নিহত ১৫
গাজায় পুষ্টি সহায়তা নিতে আসা শিশুদের ওপর হামলা, নিহত ১৫

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে ৫শ' পিস ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
সাভারে ৫শ' পিস ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এসএসসি: চাঁদপুরে পাসের হার ৫৫.৮৫ শতাংশ
এসএসসি: চাঁদপুরে পাসের হার ৫৫.৮৫ শতাংশ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজ ও আগামীকাল কাস্টম হাউজ খোলা
আজ ও আগামীকাল কাস্টম হাউজ খোলা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দক্ষিণ কোরিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্ট ইউন ফের গ্রেপ্তার
দক্ষিণ কোরিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্ট ইউন ফের গ্রেপ্তার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে ছাত্রদলের মাসব্যাপী কর্মসূচি ঘোষণা
গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে ছাত্রদলের মাসব্যাপী কর্মসূচি ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন
জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন
দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন

২৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়
পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!
ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড
পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল
পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস
ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর
ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩
লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন
পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভিকারুননিসায় কমেছে জিপিএ-৫, বেড়েছে ফেল
ভিকারুননিসায় কমেছে জিপিএ-৫, বেড়েছে ফেল

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মতিঝিল আইডিয়ালে পাসের হার ৯৭.৯৫ শতাংশ
মতিঝিল আইডিয়ালে পাসের হার ৯৭.৯৫ শতাংশ

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফাইনালে দুই তারকাকে ছাড়াই নামবে পিএসজি
ফাইনালে দুই তারকাকে ছাড়াই নামবে পিএসজি

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩৪ প্রতিষ্ঠান থেকে পাস করেনি কোনো শিক্ষার্থী
১৩৪ প্রতিষ্ঠান থেকে পাস করেনি কোনো শিক্ষার্থী

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজশাহী বোর্ডে পাশের হার ৭৭.৬৩, এগিয়ে মেয়েরা
রাজশাহী বোর্ডে পাশের হার ৭৭.৬৩, এগিয়ে মেয়েরা

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার জিপিএ-৫ পেয়েছে এক লাখ ৩৯ হাজার ৩২ জন
এবার জিপিএ-৫ পেয়েছে এক লাখ ৩৯ হাজার ৩২ জন

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৯৮৪ প্রতিষ্ঠানে শতভাগ পাস
৯৮৪ প্রতিষ্ঠানে শতভাগ পাস

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু
হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই

সম্পাদকীয়

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা