শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৪ নভেম্বর, ২০২০ আপডেট:

এসব নিয়ে কখনো বলতে চাইনি

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
এসব নিয়ে কখনো বলতে চাইনি

বাংলাদেশ প্রতিদিনের শুরু থেকেই নিয়মিত লিখি। বাংলাদেশ প্রতিদিনের খোলা কলামে লেখা কারও পক্ষে-বিপক্ষে, কাউকে ছোট-খাটো করা বা ভাবমূর্তি নষ্ট করা নয়। আমার বিবেক আমার অন্তরাত্মা যখন যা বলে তাই কলমের ডগায় তুলে ধরার চেষ্টা করি। আমি একজন খুবই ছোট মুক্তিযোদ্ধা, কখনো কলমযোদ্ধা ছিলাম না। বাংলাদেশ প্রতিদিনের সম্পাদক প্রিয় নঈম নিজামের চাপাচাপিতে একসময় বাধ্য হয়ে লিখতাম। লিখতে লিখতে পাঠকের ভালোবাসায় এখন লেখাটা একটা দায়িত্ববোধের পর্যায়ে চলে এসেছে। যাদের ভালোবাসি তাদের প্রতি কিছুটা দুর্বল, তাই বলে অন্ধ নই। সত্যকে সত্য, মিথ্যাকে মিথ্যা যেমন বলার চেষ্টা করি, নিজের ব্যাপারেও বলি। জ্ঞানের অভাবের কারণে হয়তো অনেক সময় অনেক কিছু বলতে পারি না বা বলি না। জীবনের বিরাট অংশ হেলাফেলাতেই চলে গেছে। ছেলেবেলায় লেখাপড়ায় মন বসেনি। লেখাপড়ায় আকর্ষণ সৃষ্টি করার মতো গুরু পাইনি। একজন আদর্শ শিক্ষক পেয়েছিলাম শ্রী দুখীরাম রাজবংশীকে। কিন্তু কী কারণে তখনই লেখাপড়া ছেড়ে চলে গিয়েছিলাম। তাই সেই গুরুর সান্নিধ্যও খুব একটা বেশিদিনের নয়। গুরু আমার একজনই, ভালোওবাসি একজনকে তিনি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। যৌবনে কোনো নারীর সঙ্গে প্রেম করিনি, কোনো নারী আমায় ভালোবেসে ছিল কিনা জানি না। আমার মা আমার কলিজা। আমার মা-ই আমাকে বাঁচিয়ে রেখেছিলেন। বাবার শৌর্যবীর্য পেয়েছি, কিন্তু আদর-সোহাগ পেয়েছি মায়ের। মায়ের বাইরে বঙ্গবন্ধুই আমার প্রথম এবং শেষ প্রেম। বঙ্গবন্ধুকে ভালোবেসে দেশকে ভালোবাসতে শিখেছি। আর এ পথে এসেছিলাম বড় ভাই লতিফ সিদ্দিকীকে দেখে। তিনিও আমাকে হাতে কলমে তেমন কিছু শেখাননি, কিছু বলেননি। বঙ্গবন্ধুও ছিলেন অনেকটা সেই একই রকম। তাঁর দু-একটা কথা আমাকে শিক্ষা দিয়েছে, অনুপ্রাণিত করেছে। বড় ভাইও বলেননি। দু-একবার কোনো কিছু জিজ্ঞাসা থাকলে বড়জোর বলতেন, ‘তুই পারবি’। আমি পারব তার এই বলাই ছিল আমার জন্য পরম আশীর্বাদ। মুক্তিযুদ্ধে আমার কোনো কৃতিত্ব ছিল বলে মনে হয় না। কৃতিত্বের যা কিছু তার প্রায় সবটুকুই ছিল দেশবাসী ও যোদ্ধাদের। বীর যোদ্ধারা সর্বস্ব দিয়ে আমায় মান্য করেছে, বিশ্বাস করেছে, আমার কথা শুনেছে। তাই আমি মুক্তিযুদ্ধের নেতা। হ্যাঁ, এটা সত্য, কাউকে আগে দিয়ে পেছনে পড়ে থাকিনি। সব সময় আগে থাকার চেষ্টা করেছি এবং পরম আন্তরিকতার সঙ্গে করেছি। স্বাধীন দেশে বেঁচে থাকব এমন প্রত্যাশা ছিল না কখনো। পরম আকুতি ছিল দেশ মুক্ত হবে, স্বাধীন হবে। দেশের মানুষের মানসম্মান আর জীবন নিরাপদ হবে। তাই সর্বস্ব ত্যাগ করে যুদ্ধ করেছি। কেন যেন সব সময় মন কাঁদত, জয়ী না হলে বঙ্গবন্ধুকে পাব না। পিতৃহীন এতিম সন্তানের কোনো মর্যাদা নেই, নিরাপত্তা নেই। তাই জয়ী আমাদের হতেই হবে। পরম করুণাময় আল্লাহ আমার কান্না শুনেছেন তাই জয়ী হয়েছি, এখনো বেঁচে আছি। মানুষের ছোট্ট জীবন। বেঁচে থাকা পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ সম্পদ। তবু কেন যেন এখন আর বেঁচে থাকার তেমন সার্থকতা খুঁজে পাই না। বাংলাদেশ প্রতিদিনের সম্পাদক নঈম নিজামের রবিবারের ‘পি কে হালদারের আড়ালের গুরু ও মাফিয়া পতন কাহন’ পড়ে বড় ভালো লেগেছে। আমিও আড়ালের গুরু খুঁজছি, দিন-রাত খুঁজছি। কিন্তু কোনো কিনারা করতে পারছি না। আমরা কুয়োর ব্যাঙ, জাহাজের খবর রাখি কী করে? মফস্বল শহরে বড় হয়েছি ঢাকার চুনোপুঁটিও আমার থেকে বড়। এখন যেমন খোলা কলাম, ঠিক তেমনি ‘বজ্রকথন’ নামেও কয়েক বছর আমার কলাম ছাপা হয়েছে। পত্রিকা যখন যেটা উপযোগী মনে করে, ভালো মনে করে তখন সেটাই করে। নাসির উদ্দিন ইউসুফ বাচ্চুকে নিয়ে কখনো লিখতে হবে, পক্ষে-বিপক্ষে যেদিকেই হোক কখনো ভাবিনি। সেদিন যেটা লিখেছিলাম ‘হ্যায় আনোয়ারুল আলম শহীদ’ সেটাতেও আমার ইচ্ছা ছিল না। সত্যিই কাদেরিয়া বাহিনীর অসংখ্য যোদ্ধা নাসির উদ্দিন ইউসুফ বাচ্চুর অনুষ্ঠানে আনোয়ারুল আলম শহীদের কথাবার্তায় ভীষণ বিরক্ত ও কষ্ট পেয়েছে, অনেকে তার অস্তিত্ব হারানোর অসহায়ত্ববোধ করেছে। কাদেরিয়া বাহিনীর সদস্য হয়ে তিনি কাদেরিয়া বাহিনীকেই এড়িয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেছেন- এটা সত্যিই এক গুরুতর অপরাধ। তার কথা বলতে গিয়ে অনুষ্ঠানের প্রাণপুরুষ নাসির উদ্দিন ইউসুফ বাচ্চু সম্পর্কে দু-এক কথা বলার চেষ্টা করেছিলাম। তাঁর ১৩ নভেম্বরের ‘মুক্তিযোদ্ধারা একে অন্যকে খাটো করলে ভাবমূর্তি নষ্ট হয়’ লেখাটির মধ্যে আমি খুব একটা আপত্তিকর কিছু দেখিনি। এ পৃৃথিবীতে নিজের ত্রুটি খুব বেশি মানুষ দেখে না, দেখতে পারে না। এটা মানবের ধর্ম। বুঝে না বুঝে নিজের অনেক ত্রুটিকেও মানুষ গুণ বলে মনে করে। এ পর্যন্ত যত বই পড়েছি, জীবনী পড়েছি মহাত্মা গান্ধী তাঁর সম্পর্কে কিছুটা বলতে চেষ্টা করেছেন। তাই আমরা ছাপোষা মানুষ কী বলতে পারি? তাঁর প্রচেষ্টা ‘মৃত্যুঞ্জয়ী মুজিব’ অনুষ্ঠানের মাধ্যমে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবকে তুলে ধরা, তাঁর সম্পর্কে দেশবাসীকে ধারণা দেওয়া, প্রকৃত ইতিহাস তুলে ধরা। কিন্তু আমি যে কয়টা অনুষ্ঠান দেখেছি তাতে তেমন মনে হয়নি। বরং বিপরীতটাই মনে হয়েছে। তাঁর অনুষ্ঠানে মুক্তিযুদ্ধ মহিমান্বিত না হয়ে মুক্তিযুদ্ধ একটি খেলার বস্তুতে পরিণত হচ্ছে। যাদের স্বার্থ আছে তাদের অনেকেই হয়তো আমার সঙ্গে একমত হবেন না। আবার নিঃস্বার্থরা এক পা এগিয়ে বলবেন, আমি ঠিক বলেছি। হ্যাঁ এটা সত্য, ১০ নভেম্বরের লেখা কোনোমতেই নাসির উদ্দিন ইউসুফ বাচ্চুকে উদ্দেশ করে ছিল না। আলোচনার মধ্যে পারিপার্শ্বিক কারণে তাঁর নাম এবং কর্মকান্ড এসেছে। আমি তাঁকে নিয়ে দু-তিনটি কথা বলেছিলাম। তার মধ্যে একটি নাট্যকার সেলিম আল দীনের লাশের সামনে নাসির উদ্দিন ইউসুফ বাচ্চুর বক্তৃতা। সেলিম আল দীনের লাশের সামনে বক্তৃতার একসময় অত্যন্ত আন্তরিকভাবে নাসির উদ্দিন ইউসুফ বাচ্চু বলেছিলেন, আমরা সেলিম আল দীনের চিকিৎসার জন্য ৬০ লাখ টাকা সংগ্রহ করেছিলাম। কিন্তু আমরা তাঁর চিকিৎসার সুযোগ পেলাম না। আমি এইটুকুই জানতাম। পরেরটুকু জানতাম না।

১৮ ডিসেম্বর, ১৯৭১, স্বাধীন বাংলাদেশে পল্টনের প্রথম জনসভায় বাঁ থেকে আনোয়ারুল আলম শহীদ, অচেনা, প্রিন্সিপাল হুমায়ুন খালিদ এমএনএ, লতিফ সিদ্দিকী, হাতেম আলী তালুকদার, বীর মুক্তিযোদ্ধা সার্জেন্ট রফিকুল ইসলাম এবং বক্তৃতারত লেখক।

 

ছেলেবেলা থেকে শুনে আসছি, খুঁটার জোরে পাঁঠা কোঁদে। শহুরের উচ্চমার্গের মানুষ নাসির উদ্দিন ইউসুফ বাচ্চু। তাঁর খুঁটা কোথায় জানি না। তবে বাংলাদেশ প্রতিদিনে ৪-এর পৃষ্ঠার লেখায় অমন অসাধারণ ওলটপালট আগে কখনো দেখিনি। সৃষ্টি থেকে বাংলাদেশ প্রতিদিনে ৪-এর পৃষ্ঠার প্রথম ২ কলাম সম্পাদকীয় ১-২ করে নিচের দিকে অর্ধেক পর্যন্ত। কোনো কোনো ক্ষেত্রে আরও বেশি। তারপর খোলা কলাম ৫ কলাম। জায়গা থাকলে নিচের দিকেও কোনো উপসম্পাদকীয়। সব সময় ৮ কলামে জীবনধর্মী কথাবার্তা, ইসলামী অনেক কিছু। এভাবেই চলে এসেছে দীর্ঘদিন। কিন্তু নাসির উদ্দিন ইউসুফ বাচ্চুর লেখাতেই শুধু দেখলাম ৮ কলামে কোনো লেখা নেই, পুরোটাই তার। যাক, যার যেমন খুঁটার জোর- এ নিয়ে মাথা ঘামিয়ে লাভ কী? সেলিম আল দীনের লাশের সামনে আমি নাসির উদ্দিন ইউসুফ বাচ্চুর মুখে ৬০ লাখ শুনেছিলাম, ৬০ লাখ লিখেছি। আরও কত কী করেছেন সেসব আমার জানার কথা নয়, দরকারও নেই। তাঁর স্ত্রীকে চেয়ারম্যান করে শিল্পী কল্যাণ ট্রাস্ট করেছেন ভালো কথা। এসব নিয়েও আমি চিন্তা করি না। সেদিন সেলিম আল দীনের লাশ যারা বহন করেছেন তাদের মধ্যেও কোনো কোনো বিখ্যাত ব্যক্তির সঙ্গে কথা হয়েছে। সেলিম আল দীনের চিকিৎসার জন্য তোলা টাকায় কল্যাণ ট্রাস্ট করার পর পাঁচতারা হোটেলে ভোজসভা করা হয়েছে- সে কথাও কেউ কেউ বলেছেন। তাদের মধ্যে দু-এক জন এমনও বলেছেন, নাসির উদ্দিন ইউসুফ বাচ্চুরা শুধু জিয়াউর রহমানকে সমর্থনই করেননি, তার কাছ থেকে কয়েকজন মিলে দেদার মোটর গাড়ির ব্যবসা-বাণিজ্য বাগিয়ে নিয়েছিলেন। দেখি নাসির উদ্দিন ইউসুফ বাচ্চু আবার কী লিখেন। তারপর নিশ্চয়ই এ সম্পর্কে দু-চার কথা লিখব। তিনি আর অগ্রসর না হলে এদিকে সময় নষ্ট করার কোনো মানে নেই।

ভদ্রলোক এও লিখেছেন, জনাব আনোয়ারুল আলম শহীদ এখন জ্ঞানহীন হাসপাতালে- এ দিয়ে তিনি কী বোঝাতে চেয়েছেন আমার ঠিক বোধগম্য হলো না। কারও গিল্লা গাওয়া আমার স্বভাব নয়। দুর্বলেরা ওসব করে। আমি তেমন সবল না হলেও অমন দুর্বল নই। আর মানুষের ভালোটা ছাড়া খারাপ আমার খুব একটা চোখে পড়ে না। আনোয়ারুল আলম শহীদকে নিয়ে লিখতে না গেলে নাসির উদ্দিন ইউসুফ বাচ্চুর নাম হয়তো আমার কলমে আসত না। আনোয়ারুল আলম শহীদ মুক্তিযুদ্ধে ছিলেন, কাদেরিয়া বাহিনীতে ছিলেন এটা স্বতঃসিদ্ধ।

জীবন চলার পথে সব সময়ই অনেকের চোখের বালি, পথের কাঁটা হয়েছি। কিন্তু ভালোবাসার মানুষেরও অভাব হয়নি। দুই হাত তুলে দোয়া করার মানুষও পেয়েছি বেশুমার। তাই যতক্ষণ চোখ ঝাপসা হয়ে না আসছে ততক্ষণ যা দেখব যা সত্য বলে মনে হবে তাই বলতে বা লিখতে চেষ্টা করব। কারও ভ্রুকুটিকে পরোয়া করব না।

 

লেখক : রাজনীতিক।

www.ksjleague.com

এই বিভাগের আরও খবর
আগুন থেকে রক্ষা পাওয়ার আমল
আগুন থেকে রক্ষা পাওয়ার আমল
চট্টগ্রাম বন্দরে অচলাবস্থা
চট্টগ্রাম বন্দরে অচলাবস্থা
একের পর এক আগুন
একের পর এক আগুন
আগুন : দুর্ঘটনা না অন্তর্ঘাত
আগুন : দুর্ঘটনা না অন্তর্ঘাত
প্রয়োজন অর্থনীতিবান্ধব রাজনীতি
প্রয়োজন অর্থনীতিবান্ধব রাজনীতি
আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি
আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি
জলবায়ু দারিদ্র্য
জলবায়ু দারিদ্র্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
মানবতন্ত্রী সালাহ্উদ্দীন আহমদ
মানবতন্ত্রী সালাহ্উদ্দীন আহমদ
হাজির-নাজির কেবল আল্লাহর গুণ
হাজির-নাজির কেবল আল্লাহর গুণ
এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা
এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা
নাদির শাহর প্রমোদবালা ও আমাদের দেশপ্রেম
নাদির শাহর প্রমোদবালা ও আমাদের দেশপ্রেম
সর্বশেষ খবর
পাওয়ার ব্যাংক থেকে ইন্ডিগোর বিমানে আগুন!
পাওয়ার ব্যাংক থেকে ইন্ডিগোর বিমানে আগুন!

এই মাত্র | পাঁচফোড়ন

আধুনিক বিশ্বের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় সিরাতচর্চা
আধুনিক বিশ্বের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় সিরাতচর্চা

২৬ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

জমি নিয়ে চাচাতো ভাইদের সংঘর্ষে আহত ৫০ জন
জমি নিয়ে চাচাতো ভাইদের সংঘর্ষে আহত ৫০ জন

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লিভারপুলের ঘরের মাঠে ইউনাইটেডের দুর্দান্ত জয়
লিভারপুলের ঘরের মাঠে ইউনাইটেডের দুর্দান্ত জয়

৪৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তান-আফগানিস্তান যুদ্ধবিরতি টিকবে কতো দিন?
পাকিস্তান-আফগানিস্তান যুদ্ধবিরতি টিকবে কতো দিন?

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেরোবি বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে বক্তৃতা প্রতিযোগিতা
বেরোবি বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে বক্তৃতা প্রতিযোগিতা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ফকিরাপুলে সৎ ভাইয়ের ছুরিকাঘাতে অটোরিকশা চালক নিহত
ফকিরাপুলে সৎ ভাইয়ের ছুরিকাঘাতে অটোরিকশা চালক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুবায়েদ হত্যার বিচার দাবিতে বংশাল থানার সামনে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
জুবায়েদ হত্যার বিচার দাবিতে বংশাল থানার সামনে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাগরে লঘুচাপের আশঙ্কা, হতে পারে নিম্নচাপ
সাগরে লঘুচাপের আশঙ্কা, হতে পারে নিম্নচাপ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রদল নেতা জুবায়েদ হত্যার ঘটনায় তার ছাত্রী আটক
ছাত্রদল নেতা জুবায়েদ হত্যার ঘটনায় তার ছাত্রী আটক

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হত্যাযজ্ঞে যুক্ত ১৭ ইসরায়েলি বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস
হত্যাযজ্ঞে যুক্ত ১৭ ইসরায়েলি বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেকৃবি উপাচার্য ও নিপসম অধ্যাপকের বিরুদ্ধে গবেষণাপত্র নকলের অভিযোগ
শেকৃবি উপাচার্য ও নিপসম অধ্যাপকের বিরুদ্ধে গবেষণাপত্র নকলের অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জবি ছাত্রদল নেতা হত্যার বিচার দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল ও সড়ক অবরোধ
জবি ছাত্রদল নেতা হত্যার বিচার দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল ও সড়ক অবরোধ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হামাস জয়ী নাকি পরাজিত?
হামাস জয়ী নাকি পরাজিত?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোমাঞ্চকর জয়ে ভারতকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ইংল্যান্ড
রোমাঞ্চকর জয়ে ভারতকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ইংল্যান্ড

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ল্যুভর জাদুঘরে চুরি: কি কি ঘটলো আসলে?
ল্যুভর জাদুঘরে চুরি: কি কি ঘটলো আসলে?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেরানীগঞ্জে গলায় ফাঁস দিয়ে নারীর আত্মহত্যা
কেরানীগঞ্জে গলায় ফাঁস দিয়ে নারীর আত্মহত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল

৩ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

রূপনগরে আগুনে নিহত ১৪ জনের মরদেহ হস্তান্তর
রূপনগরে আগুনে নিহত ১৪ জনের মরদেহ হস্তান্তর

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাশিয়ার গ্যাস প্লান্টে ইউক্রেনের বড় হামলা
রাশিয়ার গ্যাস প্লান্টে ইউক্রেনের বড় হামলা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ব্যাপক বিমান হামলার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল
গাজায় ব্যাপক বিমান হামলার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসাবিজ্ঞানে যুগান্তকারী সাফল্য পেল কানাডা-চীনের বিজ্ঞানীরা
চিকিৎসাবিজ্ঞানে যুগান্তকারী সাফল্য পেল কানাডা-চীনের বিজ্ঞানীরা

৩ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

৪৯তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষার ফল প্রকাশ
৪৯তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষার ফল প্রকাশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেক্সিকোর গুহায় দুই হাজার বছর আগের শিশু ও টিয়াপাখির মমি আবিষ্কার
মেক্সিকোর গুহায় দুই হাজার বছর আগের শিশু ও টিয়াপাখির মমি আবিষ্কার

৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মোংলায় খালে ভেসে এলো মৃত কুমির, গলায় রশি ও আঘাতের চিহ্ন
মোংলায় খালে ভেসে এলো মৃত কুমির, গলায় রশি ও আঘাতের চিহ্ন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীর মতিঝিলে ভাইয়ের ছুরিকাঘাতে ভাই খুন
রাজধানীর মতিঝিলে ভাইয়ের ছুরিকাঘাতে ভাই খুন

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুমারখালীতে সাহিত্য আড্ডা
কুমারখালীতে সাহিত্য আড্ডা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বান্দরবানে মদসহ গ্রেফতার ১
বান্দরবানে মদসহ গ্রেফতার ১

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুলিশের সব ইউনিটকে সর্বোচ্চ সতর্ক থাকার নির্দেশ
পুলিশের সব ইউনিটকে সর্বোচ্চ সতর্ক থাকার নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুরের কৃষি জমিতে বালু ভরাট, সাড়ে ৩ লাখ টাকা জরিমানা
গাজীপুরের কৃষি জমিতে বালু ভরাট, সাড়ে ৩ লাখ টাকা জরিমানা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে বাংলাদেশি পাসপোর্ট
গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে বাংলাদেশি পাসপোর্ট

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা নির্ধারণ
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা নির্ধারণ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন পদক্ষেপ, লাহোরে নাটকীয়ভাবে কমল ৭০ শতাংশ বায়ুদূষণ
নতুন পদক্ষেপ, লাহোরে নাটকীয়ভাবে কমল ৭০ শতাংশ বায়ুদূষণ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে আবারও পরমাণু বোমার হুঁশিয়ারি দিলেন পাকিস্তান সেনাপ্রধান
ভারতকে আবারও পরমাণু বোমার হুঁশিয়ারি দিলেন পাকিস্তান সেনাপ্রধান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাপলা প্রতীক দেওয়া সম্ভব নয় : ইসি আনোয়ারুল
শাপলা প্রতীক দেওয়া সম্ভব নয় : ইসি আনোয়ারুল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লেস্টারে ফিরে হামজার ঝলক
লেস্টারে ফিরে হামজার ঝলক

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাষ্ট্র ও সংবিধান থেকে নজর সরাতে পিআর আন্দোলন: নাহিদ ইসলাম
রাষ্ট্র ও সংবিধান থেকে নজর সরাতে পিআর আন্দোলন: নাহিদ ইসলাম

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই যোদ্ধাদের নিয়ে বক্তব্য এনসিপি আংশিক কাট করেছে : সালাহউদ্দিন
জুলাই যোদ্ধাদের নিয়ে বক্তব্য এনসিপি আংশিক কাট করেছে : সালাহউদ্দিন

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রতিদিন একটি শসা খেলে মিলবে যে উপকার
প্রতিদিন একটি শসা খেলে মিলবে যে উপকার

১৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

স্টার্কের ১৭৬.৫ কিমি গতির ডেলিভারি: বিশ্বরেকর্ড না কি প্রযুক্তিগত ত্রুটি?
স্টার্কের ১৭৬.৫ কিমি গতির ডেলিভারি: বিশ্বরেকর্ড না কি প্রযুক্তিগত ত্রুটি?

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা শিক্ষকদের
আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা শিক্ষকদের

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কানাডা কি সত্যিই হারিয়ে যাচ্ছে?
কানাডা কি সত্যিই হারিয়ে যাচ্ছে?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পবিরোধী ‘নো কিংস’ আন্দোলনে জনতার ঢল, উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র
ট্রাম্পবিরোধী ‘নো কিংস’ আন্দোলনে জনতার ঢল, উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘হত্যাযজ্ঞ ও ধ্বংসের স্থপতি’ ইসরায়েলের ১৭ বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস
‘হত্যাযজ্ঞ ও ধ্বংসের স্থপতি’ ইসরায়েলের ১৭ বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে হামলা মানেই যুক্তরাষ্ট্রে হামলা: নতুন প্রতিরক্ষা চুক্তির পথে রিয়াদ
সৌদিতে হামলা মানেই যুক্তরাষ্ট্রে হামলা: নতুন প্রতিরক্ষা চুক্তির পথে রিয়াদ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান-আফগানিস্তান
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান-আফগানিস্তান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগুনে ক্ষতিগ্রস্তদের তিন দিন অতিরিক্ত ফ্লাইটের চার্জ মওকুফ
আগুনে ক্ষতিগ্রস্তদের তিন দিন অতিরিক্ত ফ্লাইটের চার্জ মওকুফ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'‌সন্ধ্যা কাটে না, অথচ দিব্যি বছর ঘুরে বছর আসে'‌
'‌সন্ধ্যা কাটে না, অথচ দিব্যি বছর ঘুরে বছর আসে'‌

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী স্ত্রী ভরণপোষণ চাইতে পারবেন না
আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী স্ত্রী ভরণপোষণ চাইতে পারবেন না

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারিনার সাথে দাম্পত্যে সুখী সাইফ, তবু অমৃতার স্মৃতিতে বারবার ফিরে যান
কারিনার সাথে দাম্পত্যে সুখী সাইফ, তবু অমৃতার স্মৃতিতে বারবার ফিরে যান

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জুলাই জাতীয় সনদে স্বাক্ষর করেছে গণফোরাম
জুলাই জাতীয় সনদে স্বাক্ষর করেছে গণফোরাম

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুরান ঢাকায় ছুরিকাঘাতে জবি ছাত্রদল নেতা খুন
পুরান ঢাকায় ছুরিকাঘাতে জবি ছাত্রদল নেতা খুন

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজায় ব্যাপক বিমান হামলার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল
গাজায় ব্যাপক বিমান হামলার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্দোলনরত শিক্ষকদের ক্লাসে ফিরে যাওয়ার আহ্বান শিক্ষা উপদেষ্টার
আন্দোলনরত শিক্ষকদের ক্লাসে ফিরে যাওয়ার আহ্বান শিক্ষা উপদেষ্টার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল

৩ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

যাত্রীচাপ সামলাতে সময় বাড়ল মেট্রোরেল চলাচলের
যাত্রীচাপ সামলাতে সময় বাড়ল মেট্রোরেল চলাচলের

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তানের ত্রিদেশীয় সিরিজে আফগানিস্তানের বদলে জিম্বাবুয়ে
পাকিস্তানের ত্রিদেশীয় সিরিজে আফগানিস্তানের বদলে জিম্বাবুয়ে

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অস্ট্রেলিয়ায় বিলাসবহুল হোটেলের পুলে কুমির
অস্ট্রেলিয়ায় বিলাসবহুল হোটেলের পুলে কুমির

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিচ নিয়ে মুশফিকের রহস্যময় পোস্ট
পিচ নিয়ে মুশফিকের রহস্যময় পোস্ট

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামলা-হেনস্তায় মনোবল হারাচ্ছে পুলিশ বাহিনী
হামলা-হেনস্তায় মনোবল হারাচ্ছে পুলিশ বাহিনী

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
স্থানীয় মেম্বার বললেন টাকা লাগবে না, শুটিং করুন
স্থানীয় মেম্বার বললেন টাকা লাগবে না, শুটিং করুন

শোবিজ

নাসুমে বাড়ল স্পিন শক্তি
নাসুমে বাড়ল স্পিন শক্তি

মাঠে ময়দানে

কে এই বীরা বেদী
কে এই বীরা বেদী

শোবিজ

প্যারিস রোডে ভ্রাম্যমাণ বইয়ের দোকান
প্যারিস রোডে ভ্রাম্যমাণ বইয়ের দোকান

প্রাণের ক্যাম্পাস

কোন ভিত্তিতে জাতীয় নির্বাচন
কোন ভিত্তিতে জাতীয় নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

গোল্ডেন বুট নিশ্চিত করেছেন লিওনেল মেসি
গোল্ডেন বুট নিশ্চিত করেছেন লিওনেল মেসি

মাঠে ময়দানে

আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি
আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইলিয়াস কাঞ্চনের আলোচিত তিন নায়িকা
ইলিয়াস কাঞ্চনের আলোচিত তিন নায়িকা

শোবিজ

আইয়ুব বাচ্চুকে নিয়ে নয়া উদ্যোগ
আইয়ুব বাচ্চুকে নিয়ে নয়া উদ্যোগ

শোবিজ

নিগারদের সামনে আজ শ্রীলঙ্কা
নিগারদের সামনে আজ শ্রীলঙ্কা

মাঠে ময়দানে

সাস্টের আন্তর্জাতিক সম্মেলনে গেস্ট অব অনার প্রফেসর ড. মোহাম্মদ আবদুর রব
সাস্টের আন্তর্জাতিক সম্মেলনে গেস্ট অব অনার প্রফেসর ড. মোহাম্মদ আবদুর রব

প্রাণের ক্যাম্পাস

দক্ষিণ কোরিয়ায় আইএইউপির ৬০তম বার্ষিক সভা
দক্ষিণ কোরিয়ায় আইএইউপির ৬০তম বার্ষিক সভা

প্রাণের ক্যাম্পাস

মাইলফলকের ম্যাচে নাইটের সেঞ্চুরি
মাইলফলকের ম্যাচে নাইটের সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

দেশের সবচেয়ে উঁচু শহীদ মিনার
দেশের সবচেয়ে উঁচু শহীদ মিনার

প্রাণের ক্যাম্পাস

বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করবে ‘ইকো জেনেসিস’
বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করবে ‘ইকো জেনেসিস’

প্রাণের ক্যাম্পাস

দেশজুড়ে জ্ঞানের উদ্দীপনা
দেশজুড়ে জ্ঞানের উদ্দীপনা

প্রাণের ক্যাম্পাস

প্রাণের ক্যাম্পাসে আপনিও লিখুন
প্রাণের ক্যাম্পাসে আপনিও লিখুন

প্রাণের ক্যাম্পাস

মার্শের ব্যাটে সিরিজে এগিয়ে গেল অস্ট্রেলিয়া
মার্শের ব্যাটে সিরিজে এগিয়ে গেল অস্ট্রেলিয়া

মাঠে ময়দানে

সম্পদের পাহাড় যুক্তরাষ্ট্রে
সম্পদের পাহাড় যুক্তরাষ্ট্রে

প্রথম পৃষ্ঠা

মিরপুরের কালো উইকেট
মিরপুরের কালো উইকেট

মাঠে ময়দানে

সাবিলার নবযাত্রা
সাবিলার নবযাত্রা

শোবিজ

শাশ্বত একাদশ চিত্র প্রদর্শনী
শাশ্বত একাদশ চিত্র প্রদর্শনী

প্রাণের ক্যাম্পাস

আবাহনীকে হারাল ব্রাদার্স
আবাহনীকে হারাল ব্রাদার্স

মাঠে ময়দানে

ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত
ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত

প্রথম পৃষ্ঠা

গণমাধ্যমকর্মীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
গণমাধ্যমকর্মীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজ শুভ দীপাবলি
আজ শুভ দীপাবলি

পেছনের পৃষ্ঠা

মাইক ভাড়া করে গালাগাল
মাইক ভাড়া করে গালাগাল

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমিককে হত্যাচেষ্টায় কারাগারে
প্রেমিককে হত্যাচেষ্টায় কারাগারে

দেশগ্রাম

হোটেলে নাশতা খেয়ে ছয়জন অসুস্থ
হোটেলে নাশতা খেয়ে ছয়জন অসুস্থ

দেশগ্রাম