শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৪ নভেম্বর, ২০২০ আপডেট:

এসব নিয়ে কখনো বলতে চাইনি

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
এসব নিয়ে কখনো বলতে চাইনি

বাংলাদেশ প্রতিদিনের শুরু থেকেই নিয়মিত লিখি। বাংলাদেশ প্রতিদিনের খোলা কলামে লেখা কারও পক্ষে-বিপক্ষে, কাউকে ছোট-খাটো করা বা ভাবমূর্তি নষ্ট করা নয়। আমার বিবেক আমার অন্তরাত্মা যখন যা বলে তাই কলমের ডগায় তুলে ধরার চেষ্টা করি। আমি একজন খুবই ছোট মুক্তিযোদ্ধা, কখনো কলমযোদ্ধা ছিলাম না। বাংলাদেশ প্রতিদিনের সম্পাদক প্রিয় নঈম নিজামের চাপাচাপিতে একসময় বাধ্য হয়ে লিখতাম। লিখতে লিখতে পাঠকের ভালোবাসায় এখন লেখাটা একটা দায়িত্ববোধের পর্যায়ে চলে এসেছে। যাদের ভালোবাসি তাদের প্রতি কিছুটা দুর্বল, তাই বলে অন্ধ নই। সত্যকে সত্য, মিথ্যাকে মিথ্যা যেমন বলার চেষ্টা করি, নিজের ব্যাপারেও বলি। জ্ঞানের অভাবের কারণে হয়তো অনেক সময় অনেক কিছু বলতে পারি না বা বলি না। জীবনের বিরাট অংশ হেলাফেলাতেই চলে গেছে। ছেলেবেলায় লেখাপড়ায় মন বসেনি। লেখাপড়ায় আকর্ষণ সৃষ্টি করার মতো গুরু পাইনি। একজন আদর্শ শিক্ষক পেয়েছিলাম শ্রী দুখীরাম রাজবংশীকে। কিন্তু কী কারণে তখনই লেখাপড়া ছেড়ে চলে গিয়েছিলাম। তাই সেই গুরুর সান্নিধ্যও খুব একটা বেশিদিনের নয়। গুরু আমার একজনই, ভালোওবাসি একজনকে তিনি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। যৌবনে কোনো নারীর সঙ্গে প্রেম করিনি, কোনো নারী আমায় ভালোবেসে ছিল কিনা জানি না। আমার মা আমার কলিজা। আমার মা-ই আমাকে বাঁচিয়ে রেখেছিলেন। বাবার শৌর্যবীর্য পেয়েছি, কিন্তু আদর-সোহাগ পেয়েছি মায়ের। মায়ের বাইরে বঙ্গবন্ধুই আমার প্রথম এবং শেষ প্রেম। বঙ্গবন্ধুকে ভালোবেসে দেশকে ভালোবাসতে শিখেছি। আর এ পথে এসেছিলাম বড় ভাই লতিফ সিদ্দিকীকে দেখে। তিনিও আমাকে হাতে কলমে তেমন কিছু শেখাননি, কিছু বলেননি। বঙ্গবন্ধুও ছিলেন অনেকটা সেই একই রকম। তাঁর দু-একটা কথা আমাকে শিক্ষা দিয়েছে, অনুপ্রাণিত করেছে। বড় ভাইও বলেননি। দু-একবার কোনো কিছু জিজ্ঞাসা থাকলে বড়জোর বলতেন, ‘তুই পারবি’। আমি পারব তার এই বলাই ছিল আমার জন্য পরম আশীর্বাদ। মুক্তিযুদ্ধে আমার কোনো কৃতিত্ব ছিল বলে মনে হয় না। কৃতিত্বের যা কিছু তার প্রায় সবটুকুই ছিল দেশবাসী ও যোদ্ধাদের। বীর যোদ্ধারা সর্বস্ব দিয়ে আমায় মান্য করেছে, বিশ্বাস করেছে, আমার কথা শুনেছে। তাই আমি মুক্তিযুদ্ধের নেতা। হ্যাঁ, এটা সত্য, কাউকে আগে দিয়ে পেছনে পড়ে থাকিনি। সব সময় আগে থাকার চেষ্টা করেছি এবং পরম আন্তরিকতার সঙ্গে করেছি। স্বাধীন দেশে বেঁচে থাকব এমন প্রত্যাশা ছিল না কখনো। পরম আকুতি ছিল দেশ মুক্ত হবে, স্বাধীন হবে। দেশের মানুষের মানসম্মান আর জীবন নিরাপদ হবে। তাই সর্বস্ব ত্যাগ করে যুদ্ধ করেছি। কেন যেন সব সময় মন কাঁদত, জয়ী না হলে বঙ্গবন্ধুকে পাব না। পিতৃহীন এতিম সন্তানের কোনো মর্যাদা নেই, নিরাপত্তা নেই। তাই জয়ী আমাদের হতেই হবে। পরম করুণাময় আল্লাহ আমার কান্না শুনেছেন তাই জয়ী হয়েছি, এখনো বেঁচে আছি। মানুষের ছোট্ট জীবন। বেঁচে থাকা পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ সম্পদ। তবু কেন যেন এখন আর বেঁচে থাকার তেমন সার্থকতা খুঁজে পাই না। বাংলাদেশ প্রতিদিনের সম্পাদক নঈম নিজামের রবিবারের ‘পি কে হালদারের আড়ালের গুরু ও মাফিয়া পতন কাহন’ পড়ে বড় ভালো লেগেছে। আমিও আড়ালের গুরু খুঁজছি, দিন-রাত খুঁজছি। কিন্তু কোনো কিনারা করতে পারছি না। আমরা কুয়োর ব্যাঙ, জাহাজের খবর রাখি কী করে? মফস্বল শহরে বড় হয়েছি ঢাকার চুনোপুঁটিও আমার থেকে বড়। এখন যেমন খোলা কলাম, ঠিক তেমনি ‘বজ্রকথন’ নামেও কয়েক বছর আমার কলাম ছাপা হয়েছে। পত্রিকা যখন যেটা উপযোগী মনে করে, ভালো মনে করে তখন সেটাই করে। নাসির উদ্দিন ইউসুফ বাচ্চুকে নিয়ে কখনো লিখতে হবে, পক্ষে-বিপক্ষে যেদিকেই হোক কখনো ভাবিনি। সেদিন যেটা লিখেছিলাম ‘হ্যায় আনোয়ারুল আলম শহীদ’ সেটাতেও আমার ইচ্ছা ছিল না। সত্যিই কাদেরিয়া বাহিনীর অসংখ্য যোদ্ধা নাসির উদ্দিন ইউসুফ বাচ্চুর অনুষ্ঠানে আনোয়ারুল আলম শহীদের কথাবার্তায় ভীষণ বিরক্ত ও কষ্ট পেয়েছে, অনেকে তার অস্তিত্ব হারানোর অসহায়ত্ববোধ করেছে। কাদেরিয়া বাহিনীর সদস্য হয়ে তিনি কাদেরিয়া বাহিনীকেই এড়িয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেছেন- এটা সত্যিই এক গুরুতর অপরাধ। তার কথা বলতে গিয়ে অনুষ্ঠানের প্রাণপুরুষ নাসির উদ্দিন ইউসুফ বাচ্চু সম্পর্কে দু-এক কথা বলার চেষ্টা করেছিলাম। তাঁর ১৩ নভেম্বরের ‘মুক্তিযোদ্ধারা একে অন্যকে খাটো করলে ভাবমূর্তি নষ্ট হয়’ লেখাটির মধ্যে আমি খুব একটা আপত্তিকর কিছু দেখিনি। এ পৃৃথিবীতে নিজের ত্রুটি খুব বেশি মানুষ দেখে না, দেখতে পারে না। এটা মানবের ধর্ম। বুঝে না বুঝে নিজের অনেক ত্রুটিকেও মানুষ গুণ বলে মনে করে। এ পর্যন্ত যত বই পড়েছি, জীবনী পড়েছি মহাত্মা গান্ধী তাঁর সম্পর্কে কিছুটা বলতে চেষ্টা করেছেন। তাই আমরা ছাপোষা মানুষ কী বলতে পারি? তাঁর প্রচেষ্টা ‘মৃত্যুঞ্জয়ী মুজিব’ অনুষ্ঠানের মাধ্যমে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবকে তুলে ধরা, তাঁর সম্পর্কে দেশবাসীকে ধারণা দেওয়া, প্রকৃত ইতিহাস তুলে ধরা। কিন্তু আমি যে কয়টা অনুষ্ঠান দেখেছি তাতে তেমন মনে হয়নি। বরং বিপরীতটাই মনে হয়েছে। তাঁর অনুষ্ঠানে মুক্তিযুদ্ধ মহিমান্বিত না হয়ে মুক্তিযুদ্ধ একটি খেলার বস্তুতে পরিণত হচ্ছে। যাদের স্বার্থ আছে তাদের অনেকেই হয়তো আমার সঙ্গে একমত হবেন না। আবার নিঃস্বার্থরা এক পা এগিয়ে বলবেন, আমি ঠিক বলেছি। হ্যাঁ এটা সত্য, ১০ নভেম্বরের লেখা কোনোমতেই নাসির উদ্দিন ইউসুফ বাচ্চুকে উদ্দেশ করে ছিল না। আলোচনার মধ্যে পারিপার্শ্বিক কারণে তাঁর নাম এবং কর্মকান্ড এসেছে। আমি তাঁকে নিয়ে দু-তিনটি কথা বলেছিলাম। তার মধ্যে একটি নাট্যকার সেলিম আল দীনের লাশের সামনে নাসির উদ্দিন ইউসুফ বাচ্চুর বক্তৃতা। সেলিম আল দীনের লাশের সামনে বক্তৃতার একসময় অত্যন্ত আন্তরিকভাবে নাসির উদ্দিন ইউসুফ বাচ্চু বলেছিলেন, আমরা সেলিম আল দীনের চিকিৎসার জন্য ৬০ লাখ টাকা সংগ্রহ করেছিলাম। কিন্তু আমরা তাঁর চিকিৎসার সুযোগ পেলাম না। আমি এইটুকুই জানতাম। পরেরটুকু জানতাম না।

১৮ ডিসেম্বর, ১৯৭১, স্বাধীন বাংলাদেশে পল্টনের প্রথম জনসভায় বাঁ থেকে আনোয়ারুল আলম শহীদ, অচেনা, প্রিন্সিপাল হুমায়ুন খালিদ এমএনএ, লতিফ সিদ্দিকী, হাতেম আলী তালুকদার, বীর মুক্তিযোদ্ধা সার্জেন্ট রফিকুল ইসলাম এবং বক্তৃতারত লেখক।

 

ছেলেবেলা থেকে শুনে আসছি, খুঁটার জোরে পাঁঠা কোঁদে। শহুরের উচ্চমার্গের মানুষ নাসির উদ্দিন ইউসুফ বাচ্চু। তাঁর খুঁটা কোথায় জানি না। তবে বাংলাদেশ প্রতিদিনে ৪-এর পৃষ্ঠার লেখায় অমন অসাধারণ ওলটপালট আগে কখনো দেখিনি। সৃষ্টি থেকে বাংলাদেশ প্রতিদিনে ৪-এর পৃষ্ঠার প্রথম ২ কলাম সম্পাদকীয় ১-২ করে নিচের দিকে অর্ধেক পর্যন্ত। কোনো কোনো ক্ষেত্রে আরও বেশি। তারপর খোলা কলাম ৫ কলাম। জায়গা থাকলে নিচের দিকেও কোনো উপসম্পাদকীয়। সব সময় ৮ কলামে জীবনধর্মী কথাবার্তা, ইসলামী অনেক কিছু। এভাবেই চলে এসেছে দীর্ঘদিন। কিন্তু নাসির উদ্দিন ইউসুফ বাচ্চুর লেখাতেই শুধু দেখলাম ৮ কলামে কোনো লেখা নেই, পুরোটাই তার। যাক, যার যেমন খুঁটার জোর- এ নিয়ে মাথা ঘামিয়ে লাভ কী? সেলিম আল দীনের লাশের সামনে আমি নাসির উদ্দিন ইউসুফ বাচ্চুর মুখে ৬০ লাখ শুনেছিলাম, ৬০ লাখ লিখেছি। আরও কত কী করেছেন সেসব আমার জানার কথা নয়, দরকারও নেই। তাঁর স্ত্রীকে চেয়ারম্যান করে শিল্পী কল্যাণ ট্রাস্ট করেছেন ভালো কথা। এসব নিয়েও আমি চিন্তা করি না। সেদিন সেলিম আল দীনের লাশ যারা বহন করেছেন তাদের মধ্যেও কোনো কোনো বিখ্যাত ব্যক্তির সঙ্গে কথা হয়েছে। সেলিম আল দীনের চিকিৎসার জন্য তোলা টাকায় কল্যাণ ট্রাস্ট করার পর পাঁচতারা হোটেলে ভোজসভা করা হয়েছে- সে কথাও কেউ কেউ বলেছেন। তাদের মধ্যে দু-এক জন এমনও বলেছেন, নাসির উদ্দিন ইউসুফ বাচ্চুরা শুধু জিয়াউর রহমানকে সমর্থনই করেননি, তার কাছ থেকে কয়েকজন মিলে দেদার মোটর গাড়ির ব্যবসা-বাণিজ্য বাগিয়ে নিয়েছিলেন। দেখি নাসির উদ্দিন ইউসুফ বাচ্চু আবার কী লিখেন। তারপর নিশ্চয়ই এ সম্পর্কে দু-চার কথা লিখব। তিনি আর অগ্রসর না হলে এদিকে সময় নষ্ট করার কোনো মানে নেই।

ভদ্রলোক এও লিখেছেন, জনাব আনোয়ারুল আলম শহীদ এখন জ্ঞানহীন হাসপাতালে- এ দিয়ে তিনি কী বোঝাতে চেয়েছেন আমার ঠিক বোধগম্য হলো না। কারও গিল্লা গাওয়া আমার স্বভাব নয়। দুর্বলেরা ওসব করে। আমি তেমন সবল না হলেও অমন দুর্বল নই। আর মানুষের ভালোটা ছাড়া খারাপ আমার খুব একটা চোখে পড়ে না। আনোয়ারুল আলম শহীদকে নিয়ে লিখতে না গেলে নাসির উদ্দিন ইউসুফ বাচ্চুর নাম হয়তো আমার কলমে আসত না। আনোয়ারুল আলম শহীদ মুক্তিযুদ্ধে ছিলেন, কাদেরিয়া বাহিনীতে ছিলেন এটা স্বতঃসিদ্ধ।

জীবন চলার পথে সব সময়ই অনেকের চোখের বালি, পথের কাঁটা হয়েছি। কিন্তু ভালোবাসার মানুষেরও অভাব হয়নি। দুই হাত তুলে দোয়া করার মানুষও পেয়েছি বেশুমার। তাই যতক্ষণ চোখ ঝাপসা হয়ে না আসছে ততক্ষণ যা দেখব যা সত্য বলে মনে হবে তাই বলতে বা লিখতে চেষ্টা করব। কারও ভ্রুকুটিকে পরোয়া করব না।

 

লেখক : রাজনীতিক।

www.ksjleague.com

এই বিভাগের আরও খবর
বেড়েছে খেলাপি ঋণ
বেড়েছে খেলাপি ঋণ
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
মূল্যবান সময়ে দোয়া করুন
মূল্যবান সময়ে দোয়া করুন
বিপর্যস্ত পরিবেশ : উত্তরণের উপায়
বিপর্যস্ত পরিবেশ : উত্তরণের উপায়
দেশের উন্নয়নে চাই মালয়েশিয়া মডেল
দেশের উন্নয়নে চাই মালয়েশিয়া মডেল
নামেই জীবন নামেই মরণ
নামেই জীবন নামেই মরণ
আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি
আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
কোরআনে বিজ্ঞান চর্চার তাগিদ
কোরআনে বিজ্ঞান চর্চার তাগিদ
জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত
জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা
কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা
সর্বশেষ খবর
বিদেশে বাংলাদেশিদের কর্মসংস্থান তদারকিতে ১১ সদস্যের উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি গঠন
বিদেশে বাংলাদেশিদের কর্মসংস্থান তদারকিতে ১১ সদস্যের উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি গঠন

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন আটকে পড়া ১৫৮ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন আটকে পড়া ১৫৮ বাংলাদেশি

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

দুপুরের মধ্যে ৮ জেলায় ঝড়বৃষ্টির আভাস
দুপুরের মধ্যে ৮ জেলায় ঝড়বৃষ্টির আভাস

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

সাংবাদিক পরিচয়ে হোটেলে তল্লাশির নেপথ্যে চাঁদাবাজি, সেই হান্নান গ্রেফতার
সাংবাদিক পরিচয়ে হোটেলে তল্লাশির নেপথ্যে চাঁদাবাজি, সেই হান্নান গ্রেফতার

৩৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রী ধর্ষণ, এবার সেই হেলপার গ্রেফতার
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রী ধর্ষণ, এবার সেই হেলপার গ্রেফতার

৪৩ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ
চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আজ আবারও বসছে ঐকমত্য কমিশন
রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আজ আবারও বসছে ঐকমত্য কমিশন

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

চড়া সুদের মাশুল দিচ্ছে সরকার
চড়া সুদের মাশুল দিচ্ছে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাংলাদেশের অর্থনীতিতে ঈদুল আজহার প্রভাব
বাংলাদেশের অর্থনীতিতে ঈদুল আজহার প্রভাব

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ জুন)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এআই জেনারেটেড ডিপফেক ভিডিও এড়িয়ে চলার অনুরোধ
এআই জেনারেটেড ডিপফেক ভিডিও এড়িয়ে চলার অনুরোধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ
মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

দেড় হাজার হত্যা মামলা পাঁচ মাসে
দেড় হাজার হত্যা মামলা পাঁচ মাসে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডেমরায় ছাদ থেকে পড়ে স্কুলছাত্রীর মৃত্যু
ডেমরায় ছাদ থেকে পড়ে স্কুলছাত্রীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প
জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান
যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুবাইয়ে সপ্তাহে চার দিনের অফিস !
দুবাইয়ে সপ্তাহে চার দিনের অফিস !

৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের
ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা
তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?
পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?

১০ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন
নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু
পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ
বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প
জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান
আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান
যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের
ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত
ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত
রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমা খাতে আসছে নতুন আইন
বিমা খাতে আসছে নতুন আইন

শিল্প বাণিজ্য

দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা
দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ
সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি
স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার
মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি
সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

নামেই জীবন নামেই মরণ
নামেই জীবন নামেই মরণ

সম্পাদকীয়

চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি
চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন
ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন

শিল্প বাণিজ্য

নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ
নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ

খবর

ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়
ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়

প্রথম পৃষ্ঠা

দল নিষিদ্ধের আইনে উদ্বেগ জাতিসংঘের
দল নিষিদ্ধের আইনে উদ্বেগ জাতিসংঘের

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি
যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি

শিল্প বাণিজ্য

পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ
পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি
নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি

নগর জীবন

লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা
লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা
ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ
সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন কোনো ফ্যাসিবাদের উত্থান জনগণ চায় না
নতুন কোনো ফ্যাসিবাদের উত্থান জনগণ চায় না

নগর জীবন

গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি
গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী
হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ
বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান
বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু
শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু

নগর জীবন

গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়
গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান
সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান

পেছনের পৃষ্ঠা

সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত
সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত

পূর্ব-পশ্চিম