শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৭ নভেম্বর, ২০২০

ভুট্টোর ফাঁসি, জেনারেল জিয়াউল হক ও আমি

খুশবন্ত সিং
প্রিন্ট ভার্সন
ভুট্টোর ফাঁসি, জেনারেল জিয়াউল হক ও আমি

অনুবাদ : আনোয়ার হোসেইন মঞ্জু

 

দীর্ঘ সাংবাদিকতা জীবনে আমি যেসব রাষ্ট্র ও সরকার প্রধানের সাক্ষাৎকার নিয়েছি তার মধ্যে পাকিস্তানের সাবেক প্রেসিডেন্ট জেনারেল জিয়াউল হক জনসংযোগে নিজেকে অত্যন্ত চৌকস প্রমাণ করেছেন; তাঁর তথ্যমন্ত্রী অথবা জনসংযোগ অফিসাররা নন। তিনি যেসব মানুষের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন তাদের ওপর উষ্ণতা ও শুভেচ্ছার স্থায়ী প্রভাব রেখে গেছেন। বিষয়টি আমি ব্যাখ্যা করছি। আমার বন্ধু এম এ রেহমান, যাকে আমি আমার লাহোরের দিনগুলো থেকে জানি, তিনি আমাকে লিখে জানান আমি জেনারেল জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে চাই কিনা। সঙ্গে সঙ্গে আমি ইতিবাচক উত্তর দিলাম। জেনারেল জিয়া অনেক কারণেই তখন সংবাদ শিরোনাম। এর প্রধান কারণ তাঁর পূর্বসূরি জুলফিকার আলী ভুট্টোর মৃত্যুদন্ডের রায়, যার ভাগ্য নির্ভর করছিল জেনারেল জিয়ার ওপর।

আমার অ্যাপয়েন্টমেন্ট নির্ধারণ করা হলো। এক দিন আগে আমি ইসলামাবাদে পৌঁছলাম এবং আমাকে সেখানকার সবচেয়ে অভিজাত হোটেলে রাখা হলো। বিদেশি সাংবাদিকে গিজগিজ করছিল হোটেলটি; আমেরিকান, ব্রিটিশ, জার্মান, ভয়েস অব আমেরিকা, বিবিসি, ডয়েচে ভেলে; ৮৫টি গণমাধ্যমের নাম বলুন, তারা সেখানে উপস্থিত। কোনোভাবে তারা আঁচ করলেন, পরদিন সকালে ভুট্টোকে ফাঁসিতে ঝোলানো হবে। সান্ধ্য সংবাদপত্রগুলোয় একটি খবর প্রকাশিত হলো যে সেদিনই প্রেসিডেন্ট একজন ভারতীয় সাংবাদিককে তাঁর সঙ্গে সাক্ষাতের জন্য সময় দিয়েছেন। বিদেশি সাংবাদিকদের বিভ্রান্ত করার জন্য এটি একটি কৌশল ছিল। ভুট্টোকে ফাঁসি দেওয়ার পর একজন ভারতীয় সাংবাদিককে সাক্ষাৎকার দেবেন- কারও পক্ষে এ কথা বিশ্বাস করা কঠিন ছিল।

পরদিন ভোররাতে ভুট্টোর ফাঁসি কার্যকর হলো। আমাকে কয়েক দিন পর আসার জন্য বলা হলো। জনগণের প্রতিক্রিয়া দেখার জন্য আমি একটি গাড়িতে উঠে ইসলামাবাদ ও পার্শ্ববর্তী জায়গা ঘুরে সময় কাটালাম। বোরকা পরা মহিলাদের একটি বিক্ষোভ মিছিল এবং মৃতের জন্য প্রার্থনা ছাড়া প্রতিক্রিয়া ছিল সামান্যই। দোকানপাট খোলা ছিল। আমি করাচি চলে গেলাম। মণি শঙ্কর আয়ার করাচিতে ভারতীয় কনসাল। তিনি আমাকে নগরীর অবস্থা দেখাতে বের হলেন। বাজারগুলো খোলা। ছেলেরা ক্রিকেট খেলছে। শোকের দৃশ্যমান কোনো লক্ষণ নেই। আমি দিল্লি ফিরে গেলাম।

কয়েক দিন পর ইসলামাবাদে ফিরে এসে একই হোটেলে উঠলাম। বিকালে একটি সরকারি গাড়ি আমাকে উঠিয়ে ক্যান্টনমেন্টে প্রেসিডেন্টের বাসভবনে নিয়ে গেল। আমি বৈঠকখানায় প্রবেশ করার পর আমাকে কয়েক মিনিট অপেক্ষা করতে বলা হলো। টেবিলের ওপর আমার লেখা একগাদা বই দেখতে পেলাম। প্রেসিডেন্ট যে বইগুলো পড়েননি অথবা পড়ার কোনো ইচ্ছাও তাঁর নেই, সে সম্পর্কে আমার মনে কোনো সন্দেহ ছিল না। কিন্তু বইগুলো প্রেসিডেন্টের উদ্দেশ্য পূরণ করেছে।

ভুট্টোর ফাঁসিসংক্রান্ত অনেক প্রশ্ন ছিল আমার। আমার ভিতরে যে বিষ জড়ো করে রেখেছিলাম তা নিঃশেষ হয়ে গেল। তিনি সিল্কের সালোয়ার-কুর্তা পরে এসে উষ্ণভাবে আমার সঙ্গে হাত মিলিয়ে বললেন, ‘সরদার সাহিব, আমাকে প্রশ্ন করার আগে মেহেরবানি করে আমার জন্য আপনার বইগুলো স্বাক্ষর করে দিন।’ যদিও তাঁর কথায় আমি আমোদিত হলাম, তবু তাঁকে প্রশ্ন করলাম, ‘জেনারেল সাহিব, ভুট্টোকে ফাঁসি দেওয়ার কি প্রয়োজন ছিল? আপনি তাঁকে ক্ষমা করতে পারতেন এবং তাঁর সাজা লাঘব করতে পারতেন।’ দৃঢ়তার সঙ্গে তিনি উত্তর দিলেন, ‘ক্ষমার অধিকার আল্লাহর হাতে, মানুষের হাতে নয়। তিনি খুনের দায়ে দোষী সাব্যস্ত হয়েছেন, যার একমাত্র সাজা মৃত্যু।’

জিয়া গড় উচ্চতাবিশিষ্ট ছিলেন, চুলে ভালোভাবে তেল মাখতেন এবং সিঁথি কাটতেন মাঝবরাবর। তাঁর কালো চোখের চারপাশ ঘিরে কালো দাগ। লোকজন তাঁকে বলত ‘সুরমেওয়ালি সরকার’, (সুরমা পরা সরকার বা প্রেসিডেন্ট)। আমার প্রশ্ন শেষ হওয়ার পর তাঁর বেগম, ফরসা মোটাসোটা মহিলা এবং তাঁদের ১২ বছর বয়সী মানসিক-প্রতিবন্ধী মেয়ে আমাদের সঙ্গে চা পানের সময় যোগ দিলেন। আমি বিদায় নেওয়ার সময় জেনারেল জিয়া আমার জন্য গাড়ির দরজা খুললেন। আর কোনো রাষ্ট্রপ্রধান এটা করেননি। এক বা দুই বছর পর রেহমান আমাকে বললেন লাহোরে তাঁর ছেলের বিয়েতে অংশগ্রহণের জন্য।

মদপানের ওপর পাকিস্তানে যদিও কঠোর নিষেধাজ্ঞা ছিল, আমি আমার বিছানার পেছনের শেলফে স্কচ হুইস্কির ছয়টি বোতল দেখতে পেলাম; জেনারেল জিয়ার সৌজন্যে। আমি আমার জন্মস্থান হাদালি গ্রামে যাওয়ার ইচ্ছা প্রকাশ করলাম। লাহোর থেকে হাদালির দূরত্ব ৩০০ মাইল। আমাকে একটি গাড়ি দেওয়া হয়েছিল। আমার গ্রামবাসী আমাকে উষ্ণতার সঙ্গে অভ্যর্থনা জানালেন। এও জেনারেল জিয়াউল হকের সৌজন্যে। এক বছর পর আমার স্ত্রীর জ্ঞাতি বোন কুন্তালিন কাউর, যিনি একজন মুসলিমকে বিয়ে করেন এবং ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করে নূরজাহান বেগম নাম গ্রহণ করেন, তিনি আমার সাহায্য কামনা করলেন। তাঁর পৈতৃক সম্পত্তি পরিত্যক্ত ঘোষণা করে বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। আমি এ বিষয়ে জেনারেল জিয়াকে লিখলাম। সম্পত্তিতে তাঁর অধিকার পুনঃপ্রতিষ্ঠা করা হয়েছিল।

আমাদের পররাষ্ট্রমন্ত্রী শরণ সিং প্রেসিডেন্ট জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। তাঁকে এবং আটজন ভারতীয় কূটনীতিককে তিনি নৈশভোজে আমন্ত্রণ করেছিলেন। ভোজের পর শরণ সিং প্রেসিডেন্টের গাড়িতে তাঁর হোটেলে ফিরে আসেন। আমাদের হাইকমিশনার তাঁর গাড়িতে উঠে চলে যান। দিলীপ মেহতা ও লাম্বার একটি অ্যাম্বাসাডর গাড়ি ছিল। গাড়ির ব্যাটারি খারাপ হয়ে যায় এবং স্টার্ট নেওয়ার জন্য গাড়ি ধাক্কা দেওয়ার প্রয়োজন পড়ে। প্রেসিডেন্টের বাসভবনের পোর্চে দিলীপ ও লাম্বা যখন গাড়ি ধাক্কা দিচ্ছিলেন প্রেসিডেন্ট তাদের সঙ্গে যোগ দেন গাড়ি ধাক্কা দিতে। এরপর তিনি দুজনের সঙ্গে হাত মেলান ও হাত নেড়ে বিদায় জানান।

জেনারেল জিয়াউল হকের সঙ্গে আমার আনন্দময় স্মৃতি রয়েছে। এ ছাড়া রয়েছে ভুল বানানে লেখা আমার নামের নিচে জেনারেলের স্বাক্ষর করা তাঁর পক্ষ থেকে আমাকে উপহার দেওয়া শিল্পী চুগতাইয়ের অলঙ্করণ-শোভিত মির্জা গালিবের কবিতার বই। আমার কাছে তিনি ‘মর্দ-ই-মোমিন’ ও ‘মর্দ-ই-হক্ক’।

১৯৮৮ সালের ১৭ আগস্ট জিয়াউল হকের বিমানে বোমার বিস্ফোরণের ঘটনায় তিনি, আমেরিকান রাষ্ট্রদূত এবং আটজন পাকিস্তানি জেনারেল ও অন্য লোকজন নিহত হলে অত্যন্ত দুঃখবোধ করি। আজ পর্যন্ত কেউ জানে না এর পেছনে কে ছিল এবং কেন। পাকিস্তানের একমাত্র মদ ব্যবসায়ী মিনু ভান্ডারা আয়োজিত এক ডিনারে জেনারেল জিয়ার ছেলের সঙ্গে আমার সাক্ষাৎ হয়। তাঁর কাছে জানতে চাই ঘটনা সম্পর্কে তাঁর কোনো ধারণা আছে কিনা। তিনি তাঁর সন্দেহের কথা বললেও ঘাতকদের পরিচয় সম্পর্কে সুনির্দিষ্ট কোনো ধারণা দিতে পারেননি। খুব কমসংখ্যক লোক আমার মতামতের সঙ্গে একমত হয়। অধিকাংশ মানুষ জিয়ার নাম শুনলে থুথু ছিটায়। তাদের বক্তব্য, আফগানিস্তান থেকে সোভিয়েত রাশিয়াকে বিতাড়ন করার উদ্দেশ্যে মুজাহিদিন ও তালেবানকে অস্ত্র সরবরাহের জন্য জেনারেল জিয়া আমেরিকানদের হাতে তাদের মর্জির পুতুল ছাড়া আর কিছু ছিলেন না। তিনি পাকিস্তানের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলকে তালেবানের অভয়ারণ্যে পরিণত করার সুযোগ প্রদান এবং দেশে কঠোর শরিয়াহ আইন কার্যকর করেন। তাঁর ১১ বছরের শাসনকাল ছিল স্বেচ্ছাচারমূলক, যার ফলে দেশ চলে যায় ধর্মীয় চরমপন্থিদের হাতে, যা থেকে পাকিস্তান আর কখনো উদ্ধার পায়নি। মোহাম্মদ হানিফ নামে পাকিস্তান বিমান বাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত একজন অফিসার, যিনি বর্তমানে বিবিসি উর্দু বিভাগের প্রধান, তিনি সবচেয়ে গুরুতর অভিযোগ করেন ‘এ কেস অব এক্সপ্লোডিং ম্যাঙ্গোজ’ নামে তাঁর লেখা চমৎকার উপন্যাসে।

তিনি জেনারেল জিয়াকে চিত্রিত করেন ভীত ছোটখাটো আকৃতির মানুষ, যিনি এমনকি নিজের ছায়াকেও ভয় করেন; লুক্কায়িত বাণীর জন্য তিনি সারাক্ষণ কোরআন ঘাঁটেন, যাকে তাঁর সন্দেহ তাকে কঠোর শাস্তি দিয়ে সুখ লাভ করেন; তাঁর শাস্তির কবল থেকে এমনকি একজন অন্ধ নারী নিষ্কৃৃতি পাননি, বিধবাদের নগদ অর্থ বিতরণের সময় যে নারী একটি দৃশ্যের অবতারণা করেন। তিনি প্রচারণা পছন্দ করতেন এবং শান্তিতে নোবেল পাওয়ার চেষ্টা করেন। ধার্মিকতা সত্ত্বেও তাঁর চোখ খুঁজে ফেরে মহিলাদের জামার বুকের অংশের ফাঁকা স্থান, যাতে তাদের স্তন দেখতে পারেন। তিনি মদ পান করতেন না। প্রেসিডেন্ট জিয়া বিমানে তাঁর সঙ্গে আমের যে ঝুড়িগুলো নেন তাতে যিনি বা যারা টাইম বোমা স্থাপন করেন হানিফ তার উপন্যাসে তাদের কাজের যৌক্তিকতা তুলে ধরেন। পুরোটাই কল্পকাহিনি, কিন্তু আকর্ষণীয় ও সুপাঠ্য।

ইংরেজি ভাষার ওপর চমৎকার দখলসহ মোহাম্মদ হানিফ আজন্ম গাল্পিক। প্রকাশক আশ্বাস দিয়েছেন বইটি বেস্ট-সেলার হবে। কিন্তু ধারণা করা হচ্ছে বইটি পাকিস্তানে নিষিদ্ধ করা হতে পারে। অতএব, প্রত্যেক পাকিস্তানি ও ভারতীয় অবশ্যই বইটি পাঠ করার ইচ্ছা পোষণ করবেন।

(২০০৮ সালে প্রকাশিত মোহাম্মদ হানিফের ‘এ কেস অব এক্সপ্লোডিং ম্যাঙ্গোজ’ উপন্যাসটি শুধু বেস্ট-সেলার নয়, অনেক পুরস্কার অর্জন করে এবং পাকিস্তানে নিষিদ্ধ হয়নি। ইংরেজির পাশাপাশি বইটির উর্দু সংস্করণও প্রকাশ হয়)।

                লেখক : ভারতীয় প্রয়াত সাংবাদিক।

এই বিভাগের আরও খবর
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
যুদ্ধ নয় শান্তি
যুদ্ধ নয় শান্তি
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
হজের সূচনা যেভাবে হলো
হজের সূচনা যেভাবে হলো
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
সাইবার সুরক্ষা
সাইবার সুরক্ষা
ওএসডি কালচার
ওএসডি কালচার
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা  প্রয়োজন
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা প্রয়োজন
ইসলামে নারীর অধিকার
ইসলামে নারীর অধিকার
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
চুয়াঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনায় একই পরিবারের ৫ জন হতাহত
চুয়াঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনায় একই পরিবারের ৫ জন হতাহত

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

মেঘনা পেট্রোলিয়াম শ্রমিক ইউনিয়ন সভাপতিসহ ৬ জন কারাগারে
মেঘনা পেট্রোলিয়াম শ্রমিক ইউনিয়ন সভাপতিসহ ৬ জন কারাগারে

৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লক্ষ্মীপুরে ট্রাকের ধাক্কায় কৃষি কর্মকর্তা নিহত
লক্ষ্মীপুরে ট্রাকের ধাক্কায় কৃষি কর্মকর্তা নিহত

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এল-ক্লাসিকোর রেফারি চূড়ান্ত
এল-ক্লাসিকোর রেফারি চূড়ান্ত

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তান থেকে সরিয়ে যেখানে হবে পিএসএল
পাকিস্তান থেকে সরিয়ে যেখানে হবে পিএসএল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাশ্মীরে ইসলাম প্রচারের ইতিহাস
কাশ্মীরে ইসলাম প্রচারের ইতিহাস

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভারত ও পাকিস্তানের উচিত কূটনৈতিক সমাধান খুঁজে বের করা: যুক্তরাষ্ট্র
ভারত ও পাকিস্তানের উচিত কূটনৈতিক সমাধান খুঁজে বের করা: যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্যের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করার পরিণাম
অন্যের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করার পরিণাম

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাতভর অবস্থানের পর সকালেও চলছে যমুনার সামনে বিক্ষোভ
রাতভর অবস্থানের পর সকালেও চলছে যমুনার সামনে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ মে)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ জাবি শিক্ষার্থীদের
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ জাবি শিক্ষার্থীদের

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাবিতে বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাবিতে বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রথম আমেরিকান পোপ রবার্ট প্রেভোস্ট
প্রথম আমেরিকান পোপ রবার্ট প্রেভোস্ট

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ ও বিচারের দাবিতে যমুনার সামনে অবস্থান
আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ ও বিচারের দাবিতে যমুনার সামনে অবস্থান

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক অনুষ্ঠিত
ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জে স্কুলশিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, গ্রেফতার ২
সিরাজগঞ্জে স্কুলশিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, গ্রেফতার ২

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারপতি নজরুল ইসলাম চৌধুরীকে চেয়ারম্যান করে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২ গঠন
বিচারপতি নজরুল ইসলাম চৌধুরীকে চেয়ারম্যান করে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২ গঠন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উজানে পলি পড়ে ভরাট হয়ে মরছে করতোয়া নদী
উজানে পলি পড়ে ভরাট হয়ে মরছে করতোয়া নদী

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ভারতের বিরুদ্ধে এফ-১৬ কি ব্যবহারই করতে পারবে না পাকিস্তান?
ভারতের বিরুদ্ধে এফ-১৬ কি ব্যবহারই করতে পারবে না পাকিস্তান?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২৫ যুদ্ধবিমান দিয়ে ভারতে পাল্টা হামলা চালায় পাকিস্তান
১২৫ যুদ্ধবিমান দিয়ে ভারতে পাল্টা হামলা চালায় পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশ ছাড়লেন সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ
দেশ ছাড়লেন সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনায় লাভে চীন, লোকসানে রাফাল নির্মাতা
ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনায় লাভে চীন, লোকসানে রাফাল নির্মাতা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ একই দিনে ভারতে হাজির ইরান ও সৌদির দুই মন্ত্রী
হঠাৎ একই দিনে ভারতে হাজির ইরান ও সৌদির দুই মন্ত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের সঙ্গে আরও দেশ ছাড়লেন যারা
আবদুল হামিদের সঙ্গে আরও দেশ ছাড়লেন যারা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের রাফাল ধ্বংস করে নজির গড়ল পাকিস্তান!
ভারতের রাফাল ধ্বংস করে নজির গড়ল পাকিস্তান!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের হামলায় ভারতের সেনাসহ নিহত ১৩
পাকিস্তানের হামলায় ভারতের সেনাসহ নিহত ১৩

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং
ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের তৈরি ২৫ ভারতীয় ড্রোন ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের
ইসরায়েলের তৈরি ২৫ ভারতীয় ড্রোন ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিজের দোষ ঢাকতেই অপবাদ দিচ্ছে শামীম? প্রশ্ন অহনার
নিজের দোষ ঢাকতেই অপবাদ দিচ্ছে শামীম? প্রশ্ন অহনার

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লাহোরে হঠাৎ বিস্ফোরণ, যা জানা গেলো?
লাহোরে হঠাৎ বিস্ফোরণ, যা জানা গেলো?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তানের সম্ভাব্য হামলার জন্য ভারতের রাজ্যগুলোকে সতর্ক থাকার নির্দেশ
পাকিস্তানের সম্ভাব্য হামলার জন্য ভারতের রাজ্যগুলোকে সতর্ক থাকার নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াত নেতা এটিএম আজহারের মৃত্যুদণ্ডের বিরুদ্ধে করা আপিলের রায় ২৭ মে
জামায়াত নেতা এটিএম আজহারের মৃত্যুদণ্ডের বিরুদ্ধে করা আপিলের রায় ২৭ মে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ বিশ্ব গাধা দিবস: যে কারণে দিনটি মনে রাখবেন
আজ বিশ্ব গাধা দিবস: যে কারণে দিনটি মনে রাখবেন

২১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত
তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের আরও একটি ড্রোন ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
ভারতের আরও একটি ড্রোন ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

চাঁদা না পেয়ে হামলা লুট
চাঁদা না পেয়ে হামলা লুট

খবর

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

আড়াই কোটি টাকার জমি উদ্ধার
আড়াই কোটি টাকার জমি উদ্ধার

দেশগ্রাম

মা
মা

সাহিত্য

‘কেউ প্রমাণ দিতে পারবে না’
‘কেউ প্রমাণ দিতে পারবে না’

মাঠে ময়দানে