শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৭ নভেম্বর, ২০২০

ভুট্টোর ফাঁসি, জেনারেল জিয়াউল হক ও আমি

খুশবন্ত সিং
প্রিন্ট ভার্সন
ভুট্টোর ফাঁসি, জেনারেল জিয়াউল হক ও আমি

অনুবাদ : আনোয়ার হোসেইন মঞ্জু

 

দীর্ঘ সাংবাদিকতা জীবনে আমি যেসব রাষ্ট্র ও সরকার প্রধানের সাক্ষাৎকার নিয়েছি তার মধ্যে পাকিস্তানের সাবেক প্রেসিডেন্ট জেনারেল জিয়াউল হক জনসংযোগে নিজেকে অত্যন্ত চৌকস প্রমাণ করেছেন; তাঁর তথ্যমন্ত্রী অথবা জনসংযোগ অফিসাররা নন। তিনি যেসব মানুষের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন তাদের ওপর উষ্ণতা ও শুভেচ্ছার স্থায়ী প্রভাব রেখে গেছেন। বিষয়টি আমি ব্যাখ্যা করছি। আমার বন্ধু এম এ রেহমান, যাকে আমি আমার লাহোরের দিনগুলো থেকে জানি, তিনি আমাকে লিখে জানান আমি জেনারেল জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে চাই কিনা। সঙ্গে সঙ্গে আমি ইতিবাচক উত্তর দিলাম। জেনারেল জিয়া অনেক কারণেই তখন সংবাদ শিরোনাম। এর প্রধান কারণ তাঁর পূর্বসূরি জুলফিকার আলী ভুট্টোর মৃত্যুদন্ডের রায়, যার ভাগ্য নির্ভর করছিল জেনারেল জিয়ার ওপর।

আমার অ্যাপয়েন্টমেন্ট নির্ধারণ করা হলো। এক দিন আগে আমি ইসলামাবাদে পৌঁছলাম এবং আমাকে সেখানকার সবচেয়ে অভিজাত হোটেলে রাখা হলো। বিদেশি সাংবাদিকে গিজগিজ করছিল হোটেলটি; আমেরিকান, ব্রিটিশ, জার্মান, ভয়েস অব আমেরিকা, বিবিসি, ডয়েচে ভেলে; ৮৫টি গণমাধ্যমের নাম বলুন, তারা সেখানে উপস্থিত। কোনোভাবে তারা আঁচ করলেন, পরদিন সকালে ভুট্টোকে ফাঁসিতে ঝোলানো হবে। সান্ধ্য সংবাদপত্রগুলোয় একটি খবর প্রকাশিত হলো যে সেদিনই প্রেসিডেন্ট একজন ভারতীয় সাংবাদিককে তাঁর সঙ্গে সাক্ষাতের জন্য সময় দিয়েছেন। বিদেশি সাংবাদিকদের বিভ্রান্ত করার জন্য এটি একটি কৌশল ছিল। ভুট্টোকে ফাঁসি দেওয়ার পর একজন ভারতীয় সাংবাদিককে সাক্ষাৎকার দেবেন- কারও পক্ষে এ কথা বিশ্বাস করা কঠিন ছিল।

পরদিন ভোররাতে ভুট্টোর ফাঁসি কার্যকর হলো। আমাকে কয়েক দিন পর আসার জন্য বলা হলো। জনগণের প্রতিক্রিয়া দেখার জন্য আমি একটি গাড়িতে উঠে ইসলামাবাদ ও পার্শ্ববর্তী জায়গা ঘুরে সময় কাটালাম। বোরকা পরা মহিলাদের একটি বিক্ষোভ মিছিল এবং মৃতের জন্য প্রার্থনা ছাড়া প্রতিক্রিয়া ছিল সামান্যই। দোকানপাট খোলা ছিল। আমি করাচি চলে গেলাম। মণি শঙ্কর আয়ার করাচিতে ভারতীয় কনসাল। তিনি আমাকে নগরীর অবস্থা দেখাতে বের হলেন। বাজারগুলো খোলা। ছেলেরা ক্রিকেট খেলছে। শোকের দৃশ্যমান কোনো লক্ষণ নেই। আমি দিল্লি ফিরে গেলাম।

কয়েক দিন পর ইসলামাবাদে ফিরে এসে একই হোটেলে উঠলাম। বিকালে একটি সরকারি গাড়ি আমাকে উঠিয়ে ক্যান্টনমেন্টে প্রেসিডেন্টের বাসভবনে নিয়ে গেল। আমি বৈঠকখানায় প্রবেশ করার পর আমাকে কয়েক মিনিট অপেক্ষা করতে বলা হলো। টেবিলের ওপর আমার লেখা একগাদা বই দেখতে পেলাম। প্রেসিডেন্ট যে বইগুলো পড়েননি অথবা পড়ার কোনো ইচ্ছাও তাঁর নেই, সে সম্পর্কে আমার মনে কোনো সন্দেহ ছিল না। কিন্তু বইগুলো প্রেসিডেন্টের উদ্দেশ্য পূরণ করেছে।

ভুট্টোর ফাঁসিসংক্রান্ত অনেক প্রশ্ন ছিল আমার। আমার ভিতরে যে বিষ জড়ো করে রেখেছিলাম তা নিঃশেষ হয়ে গেল। তিনি সিল্কের সালোয়ার-কুর্তা পরে এসে উষ্ণভাবে আমার সঙ্গে হাত মিলিয়ে বললেন, ‘সরদার সাহিব, আমাকে প্রশ্ন করার আগে মেহেরবানি করে আমার জন্য আপনার বইগুলো স্বাক্ষর করে দিন।’ যদিও তাঁর কথায় আমি আমোদিত হলাম, তবু তাঁকে প্রশ্ন করলাম, ‘জেনারেল সাহিব, ভুট্টোকে ফাঁসি দেওয়ার কি প্রয়োজন ছিল? আপনি তাঁকে ক্ষমা করতে পারতেন এবং তাঁর সাজা লাঘব করতে পারতেন।’ দৃঢ়তার সঙ্গে তিনি উত্তর দিলেন, ‘ক্ষমার অধিকার আল্লাহর হাতে, মানুষের হাতে নয়। তিনি খুনের দায়ে দোষী সাব্যস্ত হয়েছেন, যার একমাত্র সাজা মৃত্যু।’

জিয়া গড় উচ্চতাবিশিষ্ট ছিলেন, চুলে ভালোভাবে তেল মাখতেন এবং সিঁথি কাটতেন মাঝবরাবর। তাঁর কালো চোখের চারপাশ ঘিরে কালো দাগ। লোকজন তাঁকে বলত ‘সুরমেওয়ালি সরকার’, (সুরমা পরা সরকার বা প্রেসিডেন্ট)। আমার প্রশ্ন শেষ হওয়ার পর তাঁর বেগম, ফরসা মোটাসোটা মহিলা এবং তাঁদের ১২ বছর বয়সী মানসিক-প্রতিবন্ধী মেয়ে আমাদের সঙ্গে চা পানের সময় যোগ দিলেন। আমি বিদায় নেওয়ার সময় জেনারেল জিয়া আমার জন্য গাড়ির দরজা খুললেন। আর কোনো রাষ্ট্রপ্রধান এটা করেননি। এক বা দুই বছর পর রেহমান আমাকে বললেন লাহোরে তাঁর ছেলের বিয়েতে অংশগ্রহণের জন্য।

মদপানের ওপর পাকিস্তানে যদিও কঠোর নিষেধাজ্ঞা ছিল, আমি আমার বিছানার পেছনের শেলফে স্কচ হুইস্কির ছয়টি বোতল দেখতে পেলাম; জেনারেল জিয়ার সৌজন্যে। আমি আমার জন্মস্থান হাদালি গ্রামে যাওয়ার ইচ্ছা প্রকাশ করলাম। লাহোর থেকে হাদালির দূরত্ব ৩০০ মাইল। আমাকে একটি গাড়ি দেওয়া হয়েছিল। আমার গ্রামবাসী আমাকে উষ্ণতার সঙ্গে অভ্যর্থনা জানালেন। এও জেনারেল জিয়াউল হকের সৌজন্যে। এক বছর পর আমার স্ত্রীর জ্ঞাতি বোন কুন্তালিন কাউর, যিনি একজন মুসলিমকে বিয়ে করেন এবং ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করে নূরজাহান বেগম নাম গ্রহণ করেন, তিনি আমার সাহায্য কামনা করলেন। তাঁর পৈতৃক সম্পত্তি পরিত্যক্ত ঘোষণা করে বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। আমি এ বিষয়ে জেনারেল জিয়াকে লিখলাম। সম্পত্তিতে তাঁর অধিকার পুনঃপ্রতিষ্ঠা করা হয়েছিল।

আমাদের পররাষ্ট্রমন্ত্রী শরণ সিং প্রেসিডেন্ট জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। তাঁকে এবং আটজন ভারতীয় কূটনীতিককে তিনি নৈশভোজে আমন্ত্রণ করেছিলেন। ভোজের পর শরণ সিং প্রেসিডেন্টের গাড়িতে তাঁর হোটেলে ফিরে আসেন। আমাদের হাইকমিশনার তাঁর গাড়িতে উঠে চলে যান। দিলীপ মেহতা ও লাম্বার একটি অ্যাম্বাসাডর গাড়ি ছিল। গাড়ির ব্যাটারি খারাপ হয়ে যায় এবং স্টার্ট নেওয়ার জন্য গাড়ি ধাক্কা দেওয়ার প্রয়োজন পড়ে। প্রেসিডেন্টের বাসভবনের পোর্চে দিলীপ ও লাম্বা যখন গাড়ি ধাক্কা দিচ্ছিলেন প্রেসিডেন্ট তাদের সঙ্গে যোগ দেন গাড়ি ধাক্কা দিতে। এরপর তিনি দুজনের সঙ্গে হাত মেলান ও হাত নেড়ে বিদায় জানান।

জেনারেল জিয়াউল হকের সঙ্গে আমার আনন্দময় স্মৃতি রয়েছে। এ ছাড়া রয়েছে ভুল বানানে লেখা আমার নামের নিচে জেনারেলের স্বাক্ষর করা তাঁর পক্ষ থেকে আমাকে উপহার দেওয়া শিল্পী চুগতাইয়ের অলঙ্করণ-শোভিত মির্জা গালিবের কবিতার বই। আমার কাছে তিনি ‘মর্দ-ই-মোমিন’ ও ‘মর্দ-ই-হক্ক’।

১৯৮৮ সালের ১৭ আগস্ট জিয়াউল হকের বিমানে বোমার বিস্ফোরণের ঘটনায় তিনি, আমেরিকান রাষ্ট্রদূত এবং আটজন পাকিস্তানি জেনারেল ও অন্য লোকজন নিহত হলে অত্যন্ত দুঃখবোধ করি। আজ পর্যন্ত কেউ জানে না এর পেছনে কে ছিল এবং কেন। পাকিস্তানের একমাত্র মদ ব্যবসায়ী মিনু ভান্ডারা আয়োজিত এক ডিনারে জেনারেল জিয়ার ছেলের সঙ্গে আমার সাক্ষাৎ হয়। তাঁর কাছে জানতে চাই ঘটনা সম্পর্কে তাঁর কোনো ধারণা আছে কিনা। তিনি তাঁর সন্দেহের কথা বললেও ঘাতকদের পরিচয় সম্পর্কে সুনির্দিষ্ট কোনো ধারণা দিতে পারেননি। খুব কমসংখ্যক লোক আমার মতামতের সঙ্গে একমত হয়। অধিকাংশ মানুষ জিয়ার নাম শুনলে থুথু ছিটায়। তাদের বক্তব্য, আফগানিস্তান থেকে সোভিয়েত রাশিয়াকে বিতাড়ন করার উদ্দেশ্যে মুজাহিদিন ও তালেবানকে অস্ত্র সরবরাহের জন্য জেনারেল জিয়া আমেরিকানদের হাতে তাদের মর্জির পুতুল ছাড়া আর কিছু ছিলেন না। তিনি পাকিস্তানের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলকে তালেবানের অভয়ারণ্যে পরিণত করার সুযোগ প্রদান এবং দেশে কঠোর শরিয়াহ আইন কার্যকর করেন। তাঁর ১১ বছরের শাসনকাল ছিল স্বেচ্ছাচারমূলক, যার ফলে দেশ চলে যায় ধর্মীয় চরমপন্থিদের হাতে, যা থেকে পাকিস্তান আর কখনো উদ্ধার পায়নি। মোহাম্মদ হানিফ নামে পাকিস্তান বিমান বাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত একজন অফিসার, যিনি বর্তমানে বিবিসি উর্দু বিভাগের প্রধান, তিনি সবচেয়ে গুরুতর অভিযোগ করেন ‘এ কেস অব এক্সপ্লোডিং ম্যাঙ্গোজ’ নামে তাঁর লেখা চমৎকার উপন্যাসে।

তিনি জেনারেল জিয়াকে চিত্রিত করেন ভীত ছোটখাটো আকৃতির মানুষ, যিনি এমনকি নিজের ছায়াকেও ভয় করেন; লুক্কায়িত বাণীর জন্য তিনি সারাক্ষণ কোরআন ঘাঁটেন, যাকে তাঁর সন্দেহ তাকে কঠোর শাস্তি দিয়ে সুখ লাভ করেন; তাঁর শাস্তির কবল থেকে এমনকি একজন অন্ধ নারী নিষ্কৃৃতি পাননি, বিধবাদের নগদ অর্থ বিতরণের সময় যে নারী একটি দৃশ্যের অবতারণা করেন। তিনি প্রচারণা পছন্দ করতেন এবং শান্তিতে নোবেল পাওয়ার চেষ্টা করেন। ধার্মিকতা সত্ত্বেও তাঁর চোখ খুঁজে ফেরে মহিলাদের জামার বুকের অংশের ফাঁকা স্থান, যাতে তাদের স্তন দেখতে পারেন। তিনি মদ পান করতেন না। প্রেসিডেন্ট জিয়া বিমানে তাঁর সঙ্গে আমের যে ঝুড়িগুলো নেন তাতে যিনি বা যারা টাইম বোমা স্থাপন করেন হানিফ তার উপন্যাসে তাদের কাজের যৌক্তিকতা তুলে ধরেন। পুরোটাই কল্পকাহিনি, কিন্তু আকর্ষণীয় ও সুপাঠ্য।

ইংরেজি ভাষার ওপর চমৎকার দখলসহ মোহাম্মদ হানিফ আজন্ম গাল্পিক। প্রকাশক আশ্বাস দিয়েছেন বইটি বেস্ট-সেলার হবে। কিন্তু ধারণা করা হচ্ছে বইটি পাকিস্তানে নিষিদ্ধ করা হতে পারে। অতএব, প্রত্যেক পাকিস্তানি ও ভারতীয় অবশ্যই বইটি পাঠ করার ইচ্ছা পোষণ করবেন।

(২০০৮ সালে প্রকাশিত মোহাম্মদ হানিফের ‘এ কেস অব এক্সপ্লোডিং ম্যাঙ্গোজ’ উপন্যাসটি শুধু বেস্ট-সেলার নয়, অনেক পুরস্কার অর্জন করে এবং পাকিস্তানে নিষিদ্ধ হয়নি। ইংরেজির পাশাপাশি বইটির উর্দু সংস্করণও প্রকাশ হয়)।

                লেখক : ভারতীয় প্রয়াত সাংবাদিক।

এই বিভাগের আরও খবর
সহিষ্ণুতার শিক্ষা দেয় ইসলাম
সহিষ্ণুতার শিক্ষা দেয় ইসলাম
গ্যাস অনুসন্ধান
গ্যাস অনুসন্ধান
শিল্পে স্থবিরতা
শিল্পে স্থবিরতা
প্রয়োজন সড়ক নিরাপত্তা আইন
প্রয়োজন সড়ক নিরাপত্তা আইন
পেশাদার আমলাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আইনি রূপরেখা
পেশাদার আমলাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আইনি রূপরেখা
সর্বনাশের বুলেট ট্রেনে ধ্বংসের অতলান্তে যাত্রা
সর্বনাশের বুলেট ট্রেনে ধ্বংসের অতলান্তে যাত্রা
বিছনাকান্দির দুঃখ
বিছনাকান্দির দুঃখ
গণপরিবহনে নৈরাজ্য
গণপরিবহনে নৈরাজ্য
বিনিয়োগ পরিবেশ প্রয়োজন
বিনিয়োগ পরিবেশ প্রয়োজন
ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড স্মৃতি ও শিক্ষা
ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড স্মৃতি ও শিক্ষা
এনজিও-সহায়ক নীতিমালা দরকার
এনজিও-সহায়ক নীতিমালা দরকার
বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য
বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য
সর্বশেষ খবর
ইউআইইউতে উদ্যোক্তা প্রকল্প প্রদর্শনী অনুষ্ঠিত
ইউআইইউতে উদ্যোক্তা প্রকল্প প্রদর্শনী অনুষ্ঠিত

২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

৩১ বাংলাদেশিকে হস্তান্তর করল বিএসএফ
৩১ বাংলাদেশিকে হস্তান্তর করল বিএসএফ

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

দেশের সর্ববৃহৎ ভাসমান সৌর বিদ্যুৎ প্ল্যান্ট এখন ওয়ালটনে
দেশের সর্ববৃহৎ ভাসমান সৌর বিদ্যুৎ প্ল্যান্ট এখন ওয়ালটনে

৫ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

যুক্তরাষ্ট্রে মুক্তি পাচ্ছে বাংলাদেশি সিনেমা 'ডট'
যুক্তরাষ্ট্রে মুক্তি পাচ্ছে বাংলাদেশি সিনেমা 'ডট'

৬ মিনিট আগে | শোবিজ

ডিবি পরিচয়ে প্রেমের সম্পর্ক, কফিতে ওষুধ মিশিয়ে নারীর মোবাইল-স্বর্ণালঙ্কার লুট
ডিবি পরিচয়ে প্রেমের সম্পর্ক, কফিতে ওষুধ মিশিয়ে নারীর মোবাইল-স্বর্ণালঙ্কার লুট

৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

কোটালীপাড়ায় যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে আনন্দ শোভাযাত্রা
কোটালীপাড়ায় যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে আনন্দ শোভাযাত্রা

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বৈঠকের আগেই বাণিজ্যচুক্তির কাঠামো নিয়ে একমত চীন-যুক্তরাষ্ট্র
বৈঠকের আগেই বাণিজ্যচুক্তির কাঠামো নিয়ে একমত চীন-যুক্তরাষ্ট্র

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাখ লাখ টাকা নিয়ে ‘উড়ে গেল’ উড়াও বাংলাদেশ!
লাখ লাখ টাকা নিয়ে ‘উড়ে গেল’ উড়াও বাংলাদেশ!

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রেসিডেন্ট ম্যাক্রোঁর স্ত্রীকে ‘পুরুষ’ বলায় মামলা, ফ্রান্সে ১০ জনের বিচার শুরু
প্রেসিডেন্ট ম্যাক্রোঁর স্ত্রীকে ‘পুরুষ’ বলায় মামলা, ফ্রান্সে ১০ জনের বিচার শুরু

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকের পেছনে মোটরসাইকেলের ধাক্কা, ব্যাংক কর্মকর্তা নিহত
দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকের পেছনে মোটরসাইকেলের ধাক্কা, ব্যাংক কর্মকর্তা নিহত

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইডেন ছাত্রলীগের সভাপতি রিভার জামিন নামঞ্জুর
ইডেন ছাত্রলীগের সভাপতি রিভার জামিন নামঞ্জুর

২০ মিনিট আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

অজি নারী ক্রিকেটারদের শ্লীলতাহানি, ভারতীয় মন্ত্রীর মন্তব্যে তোলপাড়
অজি নারী ক্রিকেটারদের শ্লীলতাহানি, ভারতীয় মন্ত্রীর মন্তব্যে তোলপাড়

৩৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন করে ২৭৯৪ জনবল চায় সিআইডি
নতুন করে ২৭৯৪ জনবল চায় সিআইডি

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

দীর্ঘ সময় পর আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ফেরার দুয়ারে ক্রিমার
দীর্ঘ সময় পর আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ফেরার দুয়ারে ক্রিমার

৩৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

অর্থ পাচারে সহায়তার অভিযোগে ব্যাংক এশিয়াকে ৩০ লাখ টাকা জরিমানা
অর্থ পাচারে সহায়তার অভিযোগে ব্যাংক এশিয়াকে ৩০ লাখ টাকা জরিমানা

৪৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

তিন বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস, সামান্য কমবে তাপমাত্রা
তিন বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস, সামান্য কমবে তাপমাত্রা

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

আর্জেন্টিনার নির্বাচনে ট্রাম্পের পছন্দের হাভিয়ের মিলেইয়ের জয়
আর্জেন্টিনার নির্বাচনে ট্রাম্পের পছন্দের হাভিয়ের মিলেইয়ের জয়

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইএলওর তিন কনভেনশনে সই করায় ২৭ নাগরিকের সাধুবাদ
আইএলওর তিন কনভেনশনে সই করায় ২৭ নাগরিকের সাধুবাদ

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

হানিফসহ ৪ জনের অভিযোগ গঠনের শুনানি আজ
হানিফসহ ৪ জনের অভিযোগ গঠনের শুনানি আজ

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

টানা চার ম্যাচ হেরে ক্ষোভে ফুঁসছেন স্লট
টানা চার ম্যাচ হেরে ক্ষোভে ফুঁসছেন স্লট

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বেনাপোলে দশ বছর পর হত্যা মামলা দায়ের
বেনাপোলে দশ বছর পর হত্যা মামলা দায়ের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঘূর্ণিঝড় মেলিসার আঘাত দুই দেশে, ভয়াবহ বন্যার শঙ্কা
ঘূর্ণিঝড় মেলিসার আঘাত দুই দেশে, ভয়াবহ বন্যার শঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝটিকা মিছিল করা আওয়ামী লীগের ৮ নেতাকর্মী গ্রেফতার
ঝটিকা মিছিল করা আওয়ামী লীগের ৮ নেতাকর্মী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশ-পাকিস্তান যৌথ অর্থনৈতিক কমিশনের বৈঠক চলছে
বাংলাদেশ-পাকিস্তান যৌথ অর্থনৈতিক কমিশনের বৈঠক চলছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দীর্ঘ বিরতির পর ছোটপর্দায় ফিরলেন নওশাবা
দীর্ঘ বিরতির পর ছোটপর্দায় ফিরলেন নওশাবা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সিলেট বিভাগের শ্রেষ্ঠ এসিল্যান্ড নির্বাচিত হলেন জহুরুল
সিলেট বিভাগের শ্রেষ্ঠ এসিল্যান্ড নির্বাচিত হলেন জহুরুল

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সরকারের ৩১ বিভাগের সঙ্গে বৃহস্পতিবার বৈঠক করবে ইসি
সরকারের ৩১ বিভাগের সঙ্গে বৃহস্পতিবার বৈঠক করবে ইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বেনাপোলে পুকুর থেকে অজ্ঞাত যুবকের মরদেহ উদ্ধার
বেনাপোলে পুকুর থেকে অজ্ঞাত যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষা ডিসেম্বরে
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষা ডিসেম্বরে

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
ফার্মগেটে মেট্রোরেলের পিলারের বিয়ারিং প্যাড পড়ে পথচারীর মৃত্যু
ফার্মগেটে মেট্রোরেলের পিলারের বিয়ারিং প্যাড পড়ে পথচারীর মৃত্যু

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সালমান শাহর স্ত্রী সামিরাকে নির্দোষ বললেন ডন
সালমান শাহর স্ত্রী সামিরাকে নির্দোষ বললেন ডন

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

স্বর্ণের দাম আরও কমল
স্বর্ণের দাম আরও কমল

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সীমাহীন পাল্লার পরমাণু মিসাইলের সফল পরীক্ষা চালানোর দাবি রাশিয়ার
সীমাহীন পাল্লার পরমাণু মিসাইলের সফল পরীক্ষা চালানোর দাবি রাশিয়ার

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি কার্যালয়ে প্রস্তুতি জোরদার: তারেক রহমানের অফিস কার্যক্রমের জন্য সাজছে পল্টন অফিস
বিএনপি কার্যালয়ে প্রস্তুতি জোরদার: তারেক রহমানের অফিস কার্যক্রমের জন্য সাজছে পল্টন অফিস

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টরন্টো নয়, কমান্ডার সোহায়েল কারাগারে বন্দি: কারা অধিদপ্তর
টরন্টো নয়, কমান্ডার সোহায়েল কারাগারে বন্দি: কারা অধিদপ্তর

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সত্যিই কি বিয়ে করেছেন জায়েদ খান?
সত্যিই কি বিয়ে করেছেন জায়েদ খান?

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজার শান্তিরক্ষা মিশনে যাচ্ছে কোন দেশের সেনারা?
গাজার শান্তিরক্ষা মিশনে যাচ্ছে কোন দেশের সেনারা?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গভীর নিম্নচাপটি ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থায়’ পরিণত, কখন-কোথায় আঘাত হানতে পারে
গভীর নিম্নচাপটি ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থায়’ পরিণত, কখন-কোথায় আঘাত হানতে পারে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ দিন পরেই বাতিল হবে অতিরিক্ত সিমকার্ড, বিটিআরসির জরুরি বার্তা
৪ দিন পরেই বাতিল হবে অতিরিক্ত সিমকার্ড, বিটিআরসির জরুরি বার্তা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জোট হলেও দলীয় প্রতীকে ভোটে আপত্তি বিএনপির, ইসিতে চিঠি
জোট হলেও দলীয় প্রতীকে ভোটে আপত্তি বিএনপির, ইসিতে চিঠি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৫ লাখ টাকা ক্ষতিপূরণ পাবে নিহতের পরিবার : ফাওজুল কবির
৫ লাখ টাকা ক্ষতিপূরণ পাবে নিহতের পরিবার : ফাওজুল কবির

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হঠাৎ মেট্রোরেল বন্ধে দুর্ভোগ
হঠাৎ মেট্রোরেল বন্ধে দুর্ভোগ

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মেট্রোরেলের বিয়ারিং প্যাড পড়ে নিহত কালামের দাফন সম্পন্ন
মেট্রোরেলের বিয়ারিং প্যাড পড়ে নিহত কালামের দাফন সম্পন্ন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিনদিন পরই বাতিল হয়ে যাবে অতিরিক্ত সিম
তিনদিন পরই বাতিল হয়ে যাবে অতিরিক্ত সিম

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্যাফোডিল ও সিটি ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থীদের মধ্যে সংঘর্ষ, গাড়িতে আগুন
ড্যাফোডিল ও সিটি ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থীদের মধ্যে সংঘর্ষ, গাড়িতে আগুন

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উত্তরা উত্তর থেকে আগারগাঁও অংশে শুরু মেট্রো চলাচল
উত্তরা উত্তর থেকে আগারগাঁও অংশে শুরু মেট্রো চলাচল

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শ্রীলঙ্কার দুই বিমানবালাকে মারধরের অভিযোগে সৌদি যুবক গ্রেফতার
শ্রীলঙ্কার দুই বিমানবালাকে মারধরের অভিযোগে সৌদি যুবক গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় পার্টির মতো ‘পোষা’ দল হতে আসেনি এনসিপি: সারজিস
জাতীয় পার্টির মতো ‘পোষা’ দল হতে আসেনি এনসিপি: সারজিস

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতে পালানোর সময় শামীম ওসমানের সহযোগী আজিজ গ্রেফতার
ভারতে পালানোর সময় শামীম ওসমানের সহযোগী আজিজ গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সৌদিতে সাত দিনে ২২ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে সাত দিনে ২২ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও পাকিস্তান প্রধানমন্ত্রী-সেনাপ্রধানের ভূয়সী প্রশংসা করলেন ট্রাম্প
আবারও পাকিস্তান প্রধানমন্ত্রী-সেনাপ্রধানের ভূয়সী প্রশংসা করলেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণ খুলে পড়লো মেট্রোরেলের বিয়ারিং প্যাড
যে কারণ খুলে পড়লো মেট্রোরেলের বিয়ারিং প্যাড

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০ মিনিটের ব্যবধানে দক্ষিণ চীন সাগরে মার্কিন হেলিকপ্টার ও যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত
৩০ মিনিটের ব্যবধানে দক্ষিণ চীন সাগরে মার্কিন হেলিকপ্টার ও যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর আগে পরিবারের সঙ্গে শেষ কী কথা হয়েছিল ফার্মগেটে নিহত যুবকের
মৃত্যুর আগে পরিবারের সঙ্গে শেষ কী কথা হয়েছিল ফার্মগেটে নিহত যুবকের

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টিউশনি-বাড়ির সিঁড়িতেই জবির নারী শিক্ষার্থীকে হেনস্তা-শ্লীলতাহানি!
টিউশনি-বাড়ির সিঁড়িতেই জবির নারী শিক্ষার্থীকে হেনস্তা-শ্লীলতাহানি!

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হঠাৎ আকাশ শক্তি বাড়াতে তুরস্কের তোড়জোড়
হঠাৎ আকাশ শক্তি বাড়াতে তুরস্কের তোড়জোড়

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মঙ্গলবার থেকে হতে পারে টানা বৃষ্টি
মঙ্গলবার থেকে হতে পারে টানা বৃষ্টি

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বেতন সাবমিটে মাউশির নতুন নির্দেশনা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বেতন সাবমিটে মাউশির নতুন নির্দেশনা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বইমেলা হবে, কোনো সন্দেহ নেই: প্রেস সচিব
বইমেলা হবে, কোনো সন্দেহ নেই: প্রেস সচিব

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
জীবন-মৃত্যুর জুয়ায় বাংলাদেশিরা
জীবন-মৃত্যুর জুয়ায় বাংলাদেশিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

এখন আমার বাচ্চাদের কী হবে
এখন আমার বাচ্চাদের কী হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

সর্বনাশের বুলেট ট্রেনে ধ্বংসের অতলান্তে যাত্রা
সর্বনাশের বুলেট ট্রেনে ধ্বংসের অতলান্তে যাত্রা

সম্পাদকীয়

প্রস্তুত বাড়ি আসছে গাড়ি
প্রস্তুত বাড়ি আসছে গাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

ওষুধ কাজ করছে না শরীরে
ওষুধ কাজ করছে না শরীরে

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তারকাদের রহস্যজনক মৃত্যু
তারকাদের রহস্যজনক মৃত্যু

শোবিজ

মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির চার নেতা, একক প্রচারে জামায়াত
মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির চার নেতা, একক প্রচারে জামায়াত

নগর জীবন

সাধু বেশে শয়তান
সাধু বেশে শয়তান

প্রথম পৃষ্ঠা

‘সনদ বাস্তবায়নের সুনির্দিষ্ট ফোরাম জাতীয় সংসদ’
‘সনদ বাস্তবায়নের সুনির্দিষ্ট ফোরাম জাতীয় সংসদ’

নগর জীবন

দেশ জাতির কল্যাণে ঐক্যবদ্ধের বিকল্প নেই
দেশ জাতির কল্যাণে ঐক্যবদ্ধের বিকল্প নেই

নগর জীবন

ভোটে অংশ নিতে পারবে না জাপা
ভোটে অংশ নিতে পারবে না জাপা

প্রথম পৃষ্ঠা

অপ্রতিরোধ্য রোনালদোর ৯৫০!
অপ্রতিরোধ্য রোনালদোর ৯৫০!

মাঠে ময়দানে

হাশেমের গানে পুতুলের অ্যালবাম
হাশেমের গানে পুতুলের অ্যালবাম

শোবিজ

সাবেক এমপি নূর মোহাম্মদের মেয়ের সম্পদ জব্দের নির্দেশ
সাবেক এমপি নূর মোহাম্মদের মেয়ের সম্পদ জব্দের নির্দেশ

নগর জীবন

দেশ গঠনে কোর অব ইঞ্জিনিয়ার্সের ভূমিকা অব্যাহত থাকবে
দেশ গঠনে কোর অব ইঞ্জিনিয়ার্সের ভূমিকা অব্যাহত থাকবে

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণী গৃহবধূকে ধর্ষণ, চারজনের ফাঁসি
তরুণী গৃহবধূকে ধর্ষণ, চারজনের ফাঁসি

নগর জীবন

শিল্পে স্থবিরতা
শিল্পে স্থবিরতা

সম্পাদকীয়

সার্ক শীর্ষ মানবাধিকার সম্মেলন-২০২৫ অনুষ্ঠিত
সার্ক শীর্ষ মানবাধিকার সম্মেলন-২০২৫ অনুষ্ঠিত

নগর জীবন

পুলিশের ১১ কর্মকর্তাকে বদলি
পুলিশের ১১ কর্মকর্তাকে বদলি

নগর জীবন

রংপুরে বাজুস নেতাদের সঙ্গে পুলিশের নিরাপত্তাবিষয়ক সভা
রংপুরে বাজুস নেতাদের সঙ্গে পুলিশের নিরাপত্তাবিষয়ক সভা

নগর জীবন

মেধা আর শক্তি দিয়ে শত্রুকে ঘায়েল করার আপ্রাণ চেষ্টা
মেধা আর শক্তি দিয়ে শত্রুকে ঘায়েল করার আপ্রাণ চেষ্টা

নগর জীবন

প্রয়োজন সড়ক নিরাপত্তা আইন
প্রয়োজন সড়ক নিরাপত্তা আইন

সম্পাদকীয়

নৈশপ্রহরীর রহস্যজনক মৃত্যু বিচারের দাবিতে বিক্ষোভ
নৈশপ্রহরীর রহস্যজনক মৃত্যু বিচারের দাবিতে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

গ্যাস অনুসন্ধান
গ্যাস অনুসন্ধান

সম্পাদকীয়

সৎ ও যোগ্য নেতৃত্ব নির্বাচিত করতে হবে
সৎ ও যোগ্য নেতৃত্ব নির্বাচিত করতে হবে

নগর জীবন

বেহাল সড়কে কষ্টে চলাচল
বেহাল সড়কে কষ্টে চলাচল

দেশগ্রাম

সহিষ্ণুতার শিক্ষা দেয় ইসলাম
সহিষ্ণুতার শিক্ষা দেয় ইসলাম

সম্পাদকীয়

আলেম সমাজ আমাদের নৈতিকতার বাতিঘর
আলেম সমাজ আমাদের নৈতিকতার বাতিঘর

নগর জীবন

৩১ দফা প্রচারে উঠান বৈঠক
৩১ দফা প্রচারে উঠান বৈঠক

দেশগ্রাম