শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৫ ডিসেম্বর, ২০২০ আপডেট:

বিজয়ের মাসে আনোয়ারুল আলম শহীদ

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
বিজয়ের মাসে আনোয়ারুল আলম শহীদ

কাদেরিয়া বাহিনীর বেসামরিক প্রধান আনোয়ারুল আলম শহীদ সেদিন আমাদের ছেড়ে চলে গেলেন। তার জীবনে আগে-পরে যত ব্যর্থতাই থাকুক মুক্তিযুদ্ধে কাদেরিয়া বাহিনীর বেসামরিক প্রশাসন পরিচালনায় তুলনা নেই। মৃত্যুর স্বাদ সবাইকে পেতে হবে। আল্লাহ তাকে ভালো রাখুন, মাফ করে দিন এটাই কামনা করি। ঢাকায় না হয়ে তার জন্মভূমি টাঙ্গাইলে দাফন করা হলে মানুষ অনেক বেশি খুশি হতো। তার টাঙ্গাইলে কবর হবে এটা বহু মানুষ চেয়েছিল। কেউ কেউ বলছে, তার পরিবার-পরিজন নাকি বলেছে টাঙ্গাইলে নেওয়ার টানাহেঁচড়া করা তাদের পক্ষে সম্ভব নয়। কেউ কেউ আমার কাছে দুঃখ করে চোখের পানি ফেলেছেন। এখন আর আমি কী করতে পারি? যাদের পরিজন তাদের ইচ্ছার বাইরে যাওয়ার সুযোগ কোথায়? আবার এই গতকাল আমার প্রিয় এক যোদ্ধা কাটোরার নাসির করোনায় আক্রান্ত হয়ে চলে গেল। নাসিরের ছোট ভাই তায়েব ফোন করে জানাল। নাসিরের চলে যাওয়া সম্পর্কে প্রস্তুত ছিলাম না। করোনায় আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে আছে জানতাম, কিন্তু এভাবে চলে যাবে জানতাম না। নাসির, সুলতান, লতিফ ওরা ছিল ত্রিরত্ন। সুলতান অনেক আগেই চলে গেছে। নাসির গেল গতকাল। শুধু লতিফ রয়ে গেছে। জামুর্কী-পাকুল্লার আরেক বীর যোদ্ধা গাজী লুৎফর ’৭৫-এ বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিরোধযুদ্ধে দারুণ ভূমিকা রেখেছিল। সে স্বগোত্রীয়দের হাতে আশির দশকে নিহত হয়। ওই অঞ্চলে এখন আর আমাদের তেমন কেউ রইল না। আল্লাহ নাসির ও আনোয়ারুল আলম শহীদকে মাফ করুন এবং তাদের বেহেশতবাসী করুন।

এ মাসে আমরা স্বাধীন হয়েছি। শত শত বছরের পরাধীনতার জিঞ্জির ভেঙে বিজয়ের স্বাদ গ্রহণ করেছিলাম। দিন পেরিয়ে সূর্য উঠলেই আমরা পাকিস্তানি হানাদারদের পরাজিত ও বন্দী করেছিলাম। ১৫ তারিখ আমাদের কাছে দিন-রাতের কোনো তফাত ছিল না। ১৫ তারিখ সারা দিন ছিলাম ঢাকাকে চারদিক থেকে গলা টিপে ধরায় ব্যস্ত। মুক্তিযুদ্ধে মিত্রবাহিনীর ঢাকা দখলের কোনো পরিকল্পনা ছিল না। তাই অনেক জেনারেলকে প্ল্যানটিকে ফল্টি প্ল্যান বলতে শুনেছি। ১৩ তারিখের রাত পর্যন্ত আমাদের জানা ছিল না, উত্তর দিক থেকে আসা মিত্রবাহিনীর ঢাকা দখলের কোনো পরিকল্পনা নেই। তাদের টাস্ক নবীনগর পর্যন্ত এগিয়ে উত্তরবঙ্গ থেকে যাতে হানাদাররা পিছিয়ে আসতে না পারে তা নিশ্চিত করা। অন্যদিকে আর একদলের চৌরাস্তা বোর্ডবাজার বড়জোর টঙ্গী ব্রিজ পর্যন্ত হানাদারদের নড়াচড়া ঠেকিয়ে রাখা। ১৩ তারিখ যখন ব্যাপারটা বুঝতে পারি তখন খুবই বিরক্ত হয়েছিলাম। মেজর জেনারেল নাগরা হেডকোয়ার্টারের সঙ্গে বারবার যোগাযোগ করছিলেন। গভীর রাতে নির্দেশ আসে, উত্তর দিক থেকে এগিয়ে যাওয়া বাহিনী ঢাকার উপকণ্ঠে পৌঁছতে পারলেই তাদের টাস্ক পূর্ণ হয়েছে বলে ধরে নেওয়া হবে। যদি আরও এগোতে হয় সেটা যারা যুদ্ধ ক্ষেত্রে আছেন তাদের বিবেচনা। আসলে মিত্রবাহিনীর পরিকল্পনা ছিল আগরতলার দিক থেকে ধেয়ে আসা শক্ত-সমর্থ ডিভিশন সম্ভব হলে ঢাকা দখল নেবে। উত্তর দিক থেকে একটা মাউন্টেন ডিভিশন নিয়ে এগিয়ে যাওয়ার কথা ছিল। কিন্তু চীন সীমান্ত থেকে সে ডিভিশন শেষ পর্যন্ত সরিয়ে আনা যায়নি। তখন এখান ওখান থেকে কুড়িয়ে দুটি ব্রিগেড খাড়া করা হয়। একটির নেতৃত্ব দেন ব্রিগেডিয়ার সানসিং বাবাজি। যার সৈন্য সংখ্যা ছিল দেড়-দুই হাজার, সঙ্গে ৪-৫ হাজার মুক্তিবাহিনী। অন্যদিকে আরেকটি ব্রিগেড লিড করেন ব্রিগেডিয়ার হরদেও সিং ক্লের। তার ব্রিগেড ইনট্যাক্ট ছিল। আর এদের আরও শক্তি বৃদ্ধি করেছিল ১০ তারিখ টাঙ্গাইলের পুংলী-চিনামুড়া-সহদেবপুরে এক ব্যাটালিয়ন প্যারাট্রুপস নেমে। উত্তরে হালুয়াঘাট থেকে ময়মনসিংহের ওপর দিয়ে টাঙ্গাইল হয়ে সাভার পর্যন্ত এগোতে ব্রিগেডিয়ার সানসিংয়ের কলাম কোথাও বাধা পায়নি। মানকারচরের দিক থেকে আসা ক্লের-এর ব্রিগেড কামালপুরে প্রচ- বাধা পায়। তিন দিন তিন রাত অবিরাম যুদ্ধ করেও কামালপুর হানাদার ঘাঁটির পতন ঘটাতে না পেরে চারদিক থেকে কামালপুরকে ঘিরে রেখে মিত্রবাহিনী জামালপুরের দিকে এগিয়ে আসে। ব্রহ্মপুত্রের পাড়ে এসে তারা থেমে যায়। এক ব্রিগেড সৈন্যের জামালপুর হানাদার ঘাঁটি ছিল দুর্ভেদ্য। সেখানে বিমান থেকে হাজার পাউন্ডের বোমা ফেলা হয়েছিল। হানাদারদের অনেক বাঙ্কার ধসে যায়। তার পরও তারা ঘাঁটি ছাড়েনি। সাধারণ মানুষ এদিক-ওদিক দিয়ে মিত্রবাহিনীকে ব্রহ্মপুত্র পার করে দেয়। ৮ তারিখ আমরাও জামালপুরের দিকে অনেক দূর এগিয়ে ছিলাম। কিন্তু ঢাকার পথে গাড়ি-ঘোড়া নিয়ে এগিয়ে চলা মিত্রবাহিনীর সঙ্গে পায়ে হেঁটে এঁটে উঠব না, পিছিয়ে পড়ব বলে গোপালপুর-ঘাটাইলে ফিরে এসেছিলাম। ৯ তারিখ সকাল থেকে হানাদারদের আমরা পদে পদে বাধা দিই। ১০ তারিখ সারা দিন চলে হানাদারদের পালানোর পালা। আমাদের অনুরোধে মিত্রবাহিনী ঘাটাইল-গোপালপুর-ফুলতলা-এলেঙ্গায় বিমান আক্রমণ চালায়। পাকিস্তানিরা তছনছ হতে থাকে। সাড়ে ৩টা-৪টার দিকে নিরাপদে ছত্রীবাহিনী নামা শুরু হয়। এত দিন হানাদাররা চলত মূল রাস্তা দিয়ে, আমরা গ্রামগঞ্জের আতর বাতর দিয়ে। আমাদের আক্রমণে হানাদাররা মূল রাস্তা ছেড়ে গ্রামগঞ্জের পথ ধরে। এক দিনেই তারা সমস্ত শৃঙ্খলা হারিয়ে ফেলে। খাওয়ার অভাবে মাটির নিচ থেকে কচু-ঘেচু-মুলা-আলু তুলে খাওয়া শুরু করে। মাঝেমাঝে এখানে সেখানে দলছুট হানাদাররা মুক্তিযোদ্ধাদের হাতে, সাধারণ বীর জনতার হাতে ধরা পড়ে। ১১ তারিখ ১০টা-১১টার মধ্যে টাঙ্গাইলের প্রায় সব এলাকা হানাদারমুক্ত হয়ে যায়। আমরা এগোতে থাকি পুব-উত্তর দিক থেকে, পশ্চিমন্ডদক্ষিণ দিক থেকে কয়েক হাজার মুক্তিবাহিনী। দুপুরের আগেই টাঙ্গাইল পুরান শহর আমাদের দখলে এসে যায়। পড়ে থাকে জেলা সদর। বিকালে তারও পতন ঘটে আমাদের হাতে। বর্তমান মন্ত্রী আবদুর রাজ্জাক বলেছে, সে নাকি টাঙ্গাইল থানায় পতাকা উঠিয়েছে। হতেও পারে। ক্যাপ্টেন নিয়ত আলী, মেজর মাইনুদ্দিন, শামসু, বায়জিদ, সোলেমান, লায়েক আলম এরা অনেকেই ছিল। আবদুর রাজ্জাক যদি টাংগাইল থানায় পতাকা তুলে থাকে কোনো দোষের কথা নয়। মুক্তিযুদ্ধটা ছিল সমষ্টিগত। যার যেখানে দায়িত্ব ছিল সেখানে সত্যিই সে ছিল সর্বেসর্বা।

১৬ ডিসেম্বর যেমন আমরা পাকিস্তানি উপনিবেশ থেকে মুক্ত হয়েছি, ঠিক তেমনি এবার ১০ ডিসেম্বর পদ্মা সেতুতে সর্বশেষ স্প্যান বসানো হয়েছে। বিষয়টা খুবই আনন্দের, গৌরবের, বুক চিতিয়ে বলার মতো। পদ্মা সেতুর দুর্নীতির অভিযোগে মন্ত্রী আবুল হোসেন পদ হারিয়েছিলেন। কিন্তু শেষ পর্যন্ত আবুল হোসেন, আবুল হাসান, নিক্সন চৌধুরী সবাই বেকসুর প্রমাণিত হয়েছেন। বিশ্বব্যাংকের অভিযোগ ছিল অবান্তর। হ্যাঁ, মনে মনে কোনো চিন্তা করলে আল্লাহ তার বিচার করতে পারেন। কিন্তু ভালো-মন্দ চিন্তার প্রকাশ ঘটার আগে তার ফল নিরূপণ করা যায় না, বিচার করা যায় না। কিন্তু বাংলাদেশের ব্যাপারে সেটাই করা হয়েছে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী তাঁর দৃঢ়তায় নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মা সেতু নির্মাণের উদ্যোগ নিয়ে এক মহা প্রশংসনীয় ভূমিকা রেখেছেন। তবে অনেকেই মনে করেন, পদ্মা সেতুর ব্যয় যুক্তিসংগত নয়। এক টাকার ঘোড়াকে ১০ টাকার দানা খাওয়ানো হলো কিনা, বিষয়টা বিবেচনা করা দরকার। পদ্মা সেতুর সফল স্প্যান স্থাপনের জন্য সেতুমন্ত্রী প্রিয় ওবায়দুল কাদেরকে ১০ তারিখ ৮টার পর ১০-১২ বার ফোন করেছিলাম। এমনটা কখনো হয়নি। সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের এবং স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালকে ফোন করলে ধরেননি এমন কোনো দিন হয়নি। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে অনেক সময় বিদেশেও ফোন করেছি, সঙ্গে সঙ্গে ধরেছেন অথবা একটু পরই ফিরতি ফোন করেছেন। সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের গত ১০-২০ বছর ফোনে তাকে পাইনি এমন হয়নি। কিন্তু ১০ তারিখ অনেক চেষ্টা করেও না পেয়ে তার পিএ মতিনকে ফোন করেছিলাম। সে বলেছিল, মন্ত্রী মহোদয়কে খবর দিচ্ছি। রাত ৯টার দিকে মতিন ফোন দিয়ে জানতে চেয়েছিল মন্ত্রী মহোদয়ের সঙ্গে কথা হয়েছে কিনা। না, হয়নি। পদ্মা সেতু সফল বাস্তবায়নে অনেক দূর এগিয়ে যাওয়ায় হয়তো খুবই ব্যস্ত। সে জন্য তাকে পাইনি। তাই এ কদিন আর বিরক্ত করার চেষ্টা করিনি। দেশের প্রায় সব নেতান্ডনেত্রীই পরিচিত। সে জন্য ফোনে কাউকে পাই না তেমন নয়। তোফায়েল ভাই, আমির হোসেন আমু অন্য মানুষ, মোহাম্মদ নাসিম ছিলেন আলাদা একজন। জনাব আবদুল জলিলের কথা একেবারেই বলার মতো নয়। অমন মানুষ খুব একটা হয় না। এখনো যারা মন্ত্রী তাদের ফোন করলে পাই, কথা হয়। তাদের দরদি কথাবার্তায় অনেক সময় প্রভাবিত হই। আমার প্রিয় সহকর্মী কৃষিবিদ ড. আবদুর রাজ্জাককে যখনই ফোন করেছি তখনই পেয়েছি। অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল, তাকেও সহজে পাওয়া যায়। জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী জনাব ফরহাদ হোসেনকেও। আমার মেয়ে কুঁড়ির ইংল্যান্ড থেকে ফেরার সময় বিমানমন্ত্রী শাহজাহান কামালের সঙ্গে কথা বলেছিলাম। তার কথাবার্তা শুনে ভীষণ অভিভূত হয়েছিলাম। তাই যখন যাকে প্রয়োজন, এমনকি মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক গাজীপুরের মানুষ। তার স্ত্রী ছিলেন অসাধারণ মানুষ। তাকেও পেতে কোনো কষ্ট হয় না। তাই কেন যে সেদিন সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরকে পদ্মা সেতুর ৪১তম স্প্যান সফল স্থাপনে অভিনন্দন ও সাধুবাদ জানাতে পারিনি সেটা আল্লাহই জানেন।

গত পর্বে একই খরচে যমুনা রেলসেতুর ওপর আরেকটা সড়কসেতু করা যায় কিনা ভেবে দেখতে বলেছিলাম। অনেক মানুষ আলোচনাটির সারবত্তা খুঁজে পেয়েছেন। অনেক প্রকৌশলী জানিয়েছেন প্রস্তাবটি খুবই প্রশংসনীয়। যাদের সেতু নিয়ে কারবার তাদের কেউ কেউ বলেছেন রেলসেতুর জন্য যে ফাউন্ডেশন তাতে সড়কসেতু যোগ করলে লোড বিয়ারিং কেমন হবে একটু দেখা দরকার। তবে প্রস্তাবটি যুক্তিযুক্ত। এক-দেড় শ কিলোমিটার বেগে রেল যাতায়াত করতে পারলে কম্পনসহনীয় ক্ষমতা অনেক বেশি হবে। ফাউন্ডেশনে হয়তো কিছুই করতে হবে না। দু-চার মিটার পাইল লেন্থ হয়তো বাড়াতে হতে পারে। না বাড়ালেও কোনো অসুবিধা হবে বলে মনে হয় না। ওপরে স্টিল স্ট্রাকচারের তেমন কোনো পরিবর্তন আনতে হবে না। স্টিল স্ট্রাকচারের লোড নেওয়ার ক্ষমতা পদ্মা সেতুর স্ট্রাকচারের চাইতে কোনো অংশেই কম হবে না। বরং ওপরে স্টিল স্ট্রাকচার খালি পড়ে থাকার চাইতে রোডস্ স্ল্যাব বসলে স্ট্রাকচারটি আরও মজবুত হবে। এ ক্ষেত্রে খরচ যা হওয়ার রোডস্ স্ল্যাবের জন্য হবে। তাই ব্যাপারটি কর্তৃপক্ষকে গভীরভাবে ভেবে দেখতে বলছি। আমরা বড় বড় কাজ করতে গিয়ে হেলাফেলা করে বহু অর্থ নষ্ট করে ফেলি। রাষ্ট্রীয় অর্থ নষ্ট করা কোনো কাজের কথা নয়। তাই আবারও বিষয়টি ভেবে দেখতে সনির্বন্ধ অনুরোধ জানাচ্ছি।

লেখক : রাজনীতিক।

www.ksjleague.com

এই বিভাগের আরও খবর
আগুন থেকে রক্ষা পাওয়ার আমল
আগুন থেকে রক্ষা পাওয়ার আমল
চট্টগ্রাম বন্দরে অচলাবস্থা
চট্টগ্রাম বন্দরে অচলাবস্থা
একের পর এক আগুন
একের পর এক আগুন
আগুন : দুর্ঘটনা না অন্তর্ঘাত
আগুন : দুর্ঘটনা না অন্তর্ঘাত
প্রয়োজন অর্থনীতিবান্ধব রাজনীতি
প্রয়োজন অর্থনীতিবান্ধব রাজনীতি
আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি
আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি
জলবায়ু দারিদ্র্য
জলবায়ু দারিদ্র্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
মানবতন্ত্রী সালাহ্উদ্দীন আহমদ
মানবতন্ত্রী সালাহ্উদ্দীন আহমদ
হাজির-নাজির কেবল আল্লাহর গুণ
হাজির-নাজির কেবল আল্লাহর গুণ
এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা
এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা
নাদির শাহর প্রমোদবালা ও আমাদের দেশপ্রেম
নাদির শাহর প্রমোদবালা ও আমাদের দেশপ্রেম
সর্বশেষ খবর
তৃতীয় এশিয়ান ইয়ুথ গেমসে যাচ্ছেন সামির
তৃতীয় এশিয়ান ইয়ুথ গেমসে যাচ্ছেন সামির

৫৭ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

আফগানিস্তান কেন ডুরান্ড লাইন মানে  না?
আফগানিস্তান কেন ডুরান্ড লাইন মানে না?

১২ মিনিট আগে | নগর জীবন

সীমান্ত অতিক্রম, উত্তর কোরীয় সৈন্যকে আটক সিউলের
সীমান্ত অতিক্রম, উত্তর কোরীয় সৈন্যকে আটক সিউলের

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪ হাজার এএসআই নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি
৪ হাজার এএসআই নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

জুবায়েদ হত্যার প্রতিবাদে দিনাজপুর সরকারি কলেজ ছাত্রদলের বিক্ষোভ
জুবায়েদ হত্যার প্রতিবাদে দিনাজপুর সরকারি কলেজ ছাত্রদলের বিক্ষোভ

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নেতানিয়াহু কানাডায় পা রাখলে গ্রেপ্তার করা হবে: মার্ক কার্নি
নেতানিয়াহু কানাডায় পা রাখলে গ্রেপ্তার করা হবে: মার্ক কার্নি

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবি ছাত্র অধিকার পরিষদের সভাপতি সাদমান, সম্পাদক মাহতাপ
ঢাবি ছাত্র অধিকার পরিষদের সভাপতি সাদমান, সম্পাদক মাহতাপ

২০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

অস্ট্রেলিয়ার বিমানকে ধাওয়া দিল চীনা যুদ্ধবিমান
অস্ট্রেলিয়ার বিমানকে ধাওয়া দিল চীনা যুদ্ধবিমান

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীর হাত-পায়ের রগ কাটা মরদেহ উদ্ধার
চট্টগ্রামে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীর হাত-পায়ের রগ কাটা মরদেহ উদ্ধার

২৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অগ্নিকাণ্ড-বিশৃঙ্খলা ফেব্রুয়ারির নির্বাচনে কোন বাধা হবে না : রিজভী
অগ্নিকাণ্ড-বিশৃঙ্খলা ফেব্রুয়ারির নির্বাচনে কোন বাধা হবে না : রিজভী

২৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলকে ইয়েমেনের কড়া হুঁশিয়ারি
ইসরায়েলকে ইয়েমেনের কড়া হুঁশিয়ারি

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যানজট নিরসনে ৩ দফা নির্দেশনা এসএমপির
যানজট নিরসনে ৩ দফা নির্দেশনা এসএমপির

৩১ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

বৃষ্টি-লঘুচাপ নিয়ে নতুন বার্তা
বৃষ্টি-লঘুচাপ নিয়ে নতুন বার্তা

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

মোংলায় মুক্তিযুদ্ধের বিদেশি বন্ধু ফাদার রিগনের ৮ম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত
মোংলায় মুক্তিযুদ্ধের বিদেশি বন্ধু ফাদার রিগনের ৮ম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বুদাপেস্টে ট্রাম্প-পুতিন সম্ভাব্য বৈঠক: আমন্ত্রণ পেলে যাবেন জেলেনস্কি
বুদাপেস্টে ট্রাম্প-পুতিন সম্ভাব্য বৈঠক: আমন্ত্রণ পেলে যাবেন জেলেনস্কি

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাইযোদ্ধাদের সঙ্গে ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক
জুলাইযোদ্ধাদের সঙ্গে ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

জোবায়েদ হত্যার বিচার দাবিতে জাবিতে ছাত্রদলের বিক্ষোভ
জোবায়েদ হত্যার বিচার দাবিতে জাবিতে ছাত্রদলের বিক্ষোভ

৫৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

গাইবান্ধায় মেডিকেল টেকনোলজিস্টের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী
গাইবান্ধায় মেডিকেল টেকনোলজিস্টের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘সৃজনশীল ও কার্যকর বই বিক্রয় কৌশল’ নিয়ে কর্মশালা
‘সৃজনশীল ও কার্যকর বই বিক্রয় কৌশল’ নিয়ে কর্মশালা

৫৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

দেশ থেকে দুর্নীতিকে বিতাড়িত করতে চাই: রেজাউল করিম
দেশ থেকে দুর্নীতিকে বিতাড়িত করতে চাই: রেজাউল করিম

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এইচএসসিতে বোর্ড সেরা স্নেহা
এইচএসসিতে বোর্ড সেরা স্নেহা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সম্মানি বাড়িয়ে পুনঃনির্ধারণ
সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সম্মানি বাড়িয়ে পুনঃনির্ধারণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের পাশে দাঁড়ালো রাশিয়া
ইরানের পাশে দাঁড়ালো রাশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে পরিবেশ অধিদফতরের অভিযান: জব্দ ও জরিমানা
দেশজুড়ে পরিবেশ অধিদফতরের অভিযান: জব্দ ও জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সকালে খালি পেটে আপেল খাওয়ার ৭টি উপকারিতা
সকালে খালি পেটে আপেল খাওয়ার ৭টি উপকারিতা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

মানসিক ভারসাম্য হারিয়ে দেশে ফিরলেন রেমিট্যান্স যোদ্ধা
মানসিক ভারসাম্য হারিয়ে দেশে ফিরলেন রেমিট্যান্স যোদ্ধা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অক্টোবরের প্রথম ১৯ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহ ১১.১ শতাংশ প্রবৃদ্ধি
অক্টোবরের প্রথম ১৯ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহ ১১.১ শতাংশ প্রবৃদ্ধি

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চোট কাটিয়ে চ্যাম্পিয়ন্স লিগে ফিরছেন দেম্বেলে
চোট কাটিয়ে চ্যাম্পিয়ন্স লিগে ফিরছেন দেম্বেলে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৫.৮ মাত্রার ভূমিকম্পে কেঁপে উঠলো ফিলিপাইন
৫.৮ মাত্রার ভূমিকম্পে কেঁপে উঠলো ফিলিপাইন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বপ্ন দেখতেই থাকুন, পরমাণু স্থাপনা ধ্বংসের দাবি নিয়ে ট্রাম্পকে খোঁচা খামেনির
স্বপ্ন দেখতেই থাকুন, পরমাণু স্থাপনা ধ্বংসের দাবি নিয়ে ট্রাম্পকে খোঁচা খামেনির

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ছাত্রদল নেতা জুবায়েদ হত্যার ঘটনায় তার ছাত্রী আটক
ছাত্রদল নেতা জুবায়েদ হত্যার ঘটনায় তার ছাত্রী আটক

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার আরও ১-২ বছর থাকবে : ইকবাল করিম ভূঁইয়া
বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার আরও ১-২ বছর থাকবে : ইকবাল করিম ভূঁইয়া

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল

২১ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

আর্জেন্টিনাকে কাঁদিয়ে অনূর্ধ্ব–২০ বিশ্বকাপ শিরোপা জিতলো মরক্কো
আর্জেন্টিনাকে কাঁদিয়ে অনূর্ধ্ব–২০ বিশ্বকাপ শিরোপা জিতলো মরক্কো

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বলিউডে কার আয় কত? অভিনেত্রীদের পারিশ্রমিক তালিকা প্রকাশ
বলিউডে কার আয় কত? অভিনেত্রীদের পারিশ্রমিক তালিকা প্রকাশ

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পর্নোগ্রাফির সঙ্গে জড়িত বাংলাদেশি যুগল গ্রেফতার
পর্নোগ্রাফির সঙ্গে জড়িত বাংলাদেশি যুগল গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ব্যাপক বিমান হামলার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল
গাজায় ব্যাপক বিমান হামলার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রেলপথে নতুন উদ্যোগ সৌদির, চার ঘণ্টায় যাবে ১৫০০ কিমি
রেলপথে নতুন উদ্যোগ সৌদির, চার ঘণ্টায় যাবে ১৫০০ কিমি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির মধ্যে এবার গাজায় ইসরায়েলের দুই সেনা নিহত
যুদ্ধবিরতির মধ্যে এবার গাজায় ইসরায়েলের দুই সেনা নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোমাঞ্চকর জয়ে ভারতকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ইংল্যান্ড
রোমাঞ্চকর জয়ে ভারতকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ইংল্যান্ড

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যে কারণে সেনাবাহিনীকে সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নিতে বললেন ইরানের সেনাপ্রধান
যে কারণে সেনাবাহিনীকে সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নিতে বললেন ইরানের সেনাপ্রধান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নবাবদের বংশধররা আজও ব্রিটিশদের পেনশন পাচ্ছেন, কিন্তু কত?
নবাবদের বংশধররা আজও ব্রিটিশদের পেনশন পাচ্ছেন, কিন্তু কত?

৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সেনাবাহিনীকে দোষারোপ করে উচ্ছ্বাস জাতির স্নায়ুতন্ত্রে আঘাতের শামিল
সেনাবাহিনীকে দোষারোপ করে উচ্ছ্বাস জাতির স্নায়ুতন্ত্রে আঘাতের শামিল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোসাদ গুপ্তচরকে ফাঁসি দিল ইরান
মোসাদ গুপ্তচরকে ফাঁসি দিল ইরান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানাডা থেকে রেকর্ডসংখ্যক ভারতীয় ফেরত পাঠানো হচ্ছে, নেপথ্যে যা...
কানাডা থেকে রেকর্ডসংখ্যক ভারতীয় ফেরত পাঠানো হচ্ছে, নেপথ্যে যা...

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাওয়ার ব্যাংক থেকে ইন্ডিগোর বিমানে আগুন!
পাওয়ার ব্যাংক থেকে ইন্ডিগোর বিমানে আগুন!

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পাকিস্তান-আফগানিস্তান যুদ্ধবিরতি টিকবে কতো দিন?
পাকিস্তান-আফগানিস্তান যুদ্ধবিরতি টিকবে কতো দিন?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হত্যাযজ্ঞে যুক্ত ১৭ ইসরায়েলি বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস
হত্যাযজ্ঞে যুক্ত ১৭ ইসরায়েলি বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাস জয়ী নাকি পরাজিত?
হামাস জয়ী নাকি পরাজিত?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি ছাত্রদল নেতা খুন : এখনো মামলা হয়নি, থানায় অপেক্ষায় স্বজনরা
জবি ছাত্রদল নেতা খুন : এখনো মামলা হয়নি, থানায় অপেক্ষায় স্বজনরা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইমিগ্রেশন কোর্টে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেফতার বাংলাদেশি নারী
ইমিগ্রেশন কোর্টে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেফতার বাংলাদেশি নারী

৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপের পূর্বাভাস
বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপের পূর্বাভাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুবায়েদ হত্যার বিচার দাবিতে বংশাল থানার সামনে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
জুবায়েদ হত্যার বিচার দাবিতে বংশাল থানার সামনে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঋণ অবলোপন বিধিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন নির্দেশনা
ঋণ অবলোপন বিধিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন নির্দেশনা

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সীমান্তে ‘ভূতের আওয়াজ’ বাজিয়ে ভয় দেখাচ্ছে থাইল্যান্ড, জাতিসংঘে কম্বোডিয়ার অভিযোগ
সীমান্তে ‘ভূতের আওয়াজ’ বাজিয়ে ভয় দেখাচ্ছে থাইল্যান্ড, জাতিসংঘে কম্বোডিয়ার অভিযোগ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সালমান শাহর মৃত্যুর ঘটনায় হত্যা মামলা দায়েরের নির্দেশ
সালমান শাহর মৃত্যুর ঘটনায় হত্যা মামলা দায়েরের নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হংকংয়ে সমুদ্রে ছিটকে পড়ল কার্গো প্লেন, নিহত ২
হংকংয়ে সমুদ্রে ছিটকে পড়ল কার্গো প্লেন, নিহত ২

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেবরের ছেলের সাথে ‘ব্রেকআপ’, কবজি কাটলেন দুই সন্তানের মা
দেবরের ছেলের সাথে ‘ব্রেকআপ’, কবজি কাটলেন দুই সন্তানের মা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাম বেড়ে স্বর্ণের ভরি ২ লাখ ১৭ হাজার
দাম বেড়ে স্বর্ণের ভরি ২ লাখ ১৭ হাজার

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্বপ্ন দেখতেই থাকুন, পরমাণু স্থাপনা ধ্বংসের দাবি নিয়ে ট্রাম্পকে খোঁচা খামেনির
স্বপ্ন দেখতেই থাকুন, পরমাণু স্থাপনা ধ্বংসের দাবি নিয়ে ট্রাম্পকে খোঁচা খামেনির

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কোন ভিত্তিতে জাতীয় নির্বাচন
কোন ভিত্তিতে জাতীয় নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

সম্পদের পাহাড় যুক্তরাষ্ট্রে
সম্পদের পাহাড় যুক্তরাষ্ট্রে

প্রথম পৃষ্ঠা

আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি
আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি

সম্পাদকীয়

স্থানীয় মেম্বার বললেন টাকা লাগবে না, শুটিং করুন
স্থানীয় মেম্বার বললেন টাকা লাগবে না, শুটিং করুন

শোবিজ

ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত
ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্যারিস রোডে ভ্রাম্যমাণ বইয়ের দোকান
প্যারিস রোডে ভ্রাম্যমাণ বইয়ের দোকান

প্রাণের ক্যাম্পাস

ইলিয়াস কাঞ্চনের আলোচিত তিন নায়িকা
ইলিয়াস কাঞ্চনের আলোচিত তিন নায়িকা

শোবিজ

কে এই বীরা বেদী
কে এই বীরা বেদী

শোবিজ

অনৈতিক নিয়োগে ক্ষতি ৩০ হাজার কোটি টাকা
অনৈতিক নিয়োগে ক্ষতি ৩০ হাজার কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পাখির অভয়ারণ্য কানাইপুকুর গ্রাম
পাখির অভয়ারণ্য কানাইপুকুর গ্রাম

নগর জীবন

বিএনপিতে ছয়, অন্য দলের একক প্রার্থীর প্রচার
বিএনপিতে ছয়, অন্য দলের একক প্রার্থীর প্রচার

নগর জীবন

তলানিতে পাসপোর্টের মান
তলানিতে পাসপোর্টের মান

পেছনের পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় সংঘর্ষ অস্ত্রের মহড়া
কুমিল্লায় সংঘর্ষ অস্ত্রের মহড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

আজ শুভ দীপাবলি
আজ শুভ দীপাবলি

পেছনের পৃষ্ঠা

সমনেই আটকে আছে বিচার
সমনেই আটকে আছে বিচার

পেছনের পৃষ্ঠা

খাবারের সন্ধানে এসে প্রাণ হারাচ্ছে অতিথি পাখি
খাবারের সন্ধানে এসে প্রাণ হারাচ্ছে অতিথি পাখি

পেছনের পৃষ্ঠা

নাসুমে বাড়ল স্পিন শক্তি
নাসুমে বাড়ল স্পিন শক্তি

মাঠে ময়দানে

গণমাধ্যমকর্মীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
গণমাধ্যমকর্মীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

নিগারদের সামনে আজ শ্রীলঙ্কা
নিগারদের সামনে আজ শ্রীলঙ্কা

মাঠে ময়দানে

সাবিলার নবযাত্রা
সাবিলার নবযাত্রা

শোবিজ

গোল্ডেন বুট নিশ্চিত করেছেন লিওনেল মেসি
গোল্ডেন বুট নিশ্চিত করেছেন লিওনেল মেসি

মাঠে ময়দানে

দেশের সবচেয়ে উঁচু শহীদ মিনার
দেশের সবচেয়ে উঁচু শহীদ মিনার

প্রাণের ক্যাম্পাস

পিআর আন্দোলন জামায়াতের প্রতারণা মন্তব্য নাহিদের
পিআর আন্দোলন জামায়াতের প্রতারণা মন্তব্য নাহিদের

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করবে ‘ইকো জেনেসিস’
বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করবে ‘ইকো জেনেসিস’

প্রাণের ক্যাম্পাস

বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী মাঠে
বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী মাঠে

নগর জীবন

আইয়ুব বাচ্চুকে নিয়ে নয়া উদ্যোগ
আইয়ুব বাচ্চুকে নিয়ে নয়া উদ্যোগ

শোবিজ

সাস্টের আন্তর্জাতিক সম্মেলনে গেস্ট অব অনার প্রফেসর ড. মোহাম্মদ আবদুর রব
সাস্টের আন্তর্জাতিক সম্মেলনে গেস্ট অব অনার প্রফেসর ড. মোহাম্মদ আবদুর রব

প্রাণের ক্যাম্পাস

মিরপুরের কালো উইকেট
মিরপুরের কালো উইকেট

মাঠে ময়দানে

দক্ষিণ কোরিয়ায় আইএইউপির ৬০তম বার্ষিক সভা
দক্ষিণ কোরিয়ায় আইএইউপির ৬০তম বার্ষিক সভা

প্রাণের ক্যাম্পাস