শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২২ জানুয়ারি, ২০২১ আপডেট:

‘শারীরিক অযোগ্যতা’তেই নারীর শ্রেষ্ঠত্ব

প্রভাষ আমিন
প্রিন্ট ভার্সন
‘শারীরিক অযোগ্যতা’তেই নারীর শ্রেষ্ঠত্ব

দিনাজপুরের ফুলবাড়ী উপজেলার আয়েশা সিদ্দিকার লড়াইটা আট বছরের। আমি খুব লজ্জিত এ মহীয়সী নারীর লড়াইটা এত দিন আমার নজর এড়িয়ে গেছে। ১০ জানুয়ারি হাই কোর্টের একটি রায়ের পূর্ণাঙ্গ অংশ প্রকাশিত হওয়ার পর বিষয়টি আমার এবং আরও অনেকের নজরে এসেছে। আয়েশা সিদ্দিকার এ লড়াই কেন আমার নজর এড়িয়ে গেল তা নিয়ে আমি নিজেই নিজের ওপর ক্ষুব্ধ। বিস্তারিত আলোচনায় যাওয়ার আগে আয়েশা সিদ্দিকার লড়াইয়ে একটু চোখ বুলিয়ে আসি। ২০১২ সালে ফুলবাড়ী উপজেলা সাব-রেজিস্ট্রার অফিস নিকাহ রেজিস্ট্রার পদে নিয়োগের জন্য বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে। সে অনুযায়ী আবেদন করেন আয়েশা। ২০১৪ সালে ফুলবাড়িয়া পৌরসভার ৭, ৮ ও ৯ নম্বর ওয়ার্ডের নিকাহ রেজিস্ট্রার হিসেবে তিনজনের নাম প্রস্তাব করে উপদেষ্টা কমিটি এবং প্রস্তাবিত তিনজনই ছিলেন নারী। ওই বছরের ১৬ জুন আইন মন্ত্রণালয় ‘বাংলাদেশের বাস্তব অবস্থার পরিপ্রেক্ষিতে নারীদের দ্বারা নিকাহ রেজিস্ট্রারের দায়িত্ব পালন করা সম্ভব নয়’ মর্মে চিঠি দিয়ে তিন সদস্যের প্যানেল বাতিল করে দেয়। আইন মন্ত্রণালয়ের ওই সিদ্ধান্ত চ্যালেঞ্জ করে হাই কোর্টে রিট করেন ওই প্যানেলের এক নম্বরে থাকা আয়েশা সিদ্দিকা। দীর্ঘ শুনানি শেষে ২০২০ সালের ২৬ ফেব্রুয়ারি রিট খারিজ করে রায় ঘোষণা করে বিচারপতি জুবায়ের রহমান চৌধুরী ও বিচারপতি কাজী জিনাত হকের হাই কোর্ট বেঞ্চ, যাতে বহাল থাকে আইন মন্ত্রণালয়ের সিদ্ধান্ত। গত ১০ জানুয়ারি সে রায়েরই পূর্ণাঙ্গ অংশ প্রকাশিত হয়েছে এবং তুমুল আলোচনার জন্ম দিয়েছে।

হাই কোর্ট নিশ্চয়ই নানা বিষয় পর্যালোচনা করেই রায় দিয়েছে। তবু বাংলাদেশে রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করার সুযোগ আছে। নিম্ন আদালতের রায়ের বিরুদ্ধে হাই কোর্টে, হাই কোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে সুপ্রিম কোর্টে আপিল করা যায়। এমনকি সুপ্রিম কোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে রিভিউ করার সুযোগ আছে। তার মানে যে কোনো রায় মানা না মানা, ভালো লাগা না লাগার অধিকার সবার আছে। আমিও খুব বিনয়ের সঙ্গে হাই কোর্টের রায়ের প্রতি আমার ভিন্নমত জানিয়ে রাখছি। রায়ের পর্যবেক্ষণে নারীদের নিকাহ রেজিস্ট্রার পদে অযোগ্যতা হিসেবে দুটি মূল কারণ উল্লেখ করা হয়েছে- ১. নারীরা মাসের একটি নির্দিষ্ট সময় ‘ফিজিক্যাল ডিসকোয়ালিফেশনে’ থাকেন। সে ক্ষেত্রে মুসলিম বিয়ে হচ্ছে একটি ধর্মীয় অনুষ্ঠান এবং বাংলাদেশে বেশির ভাগ বিয়ের অনুষ্ঠান মসজিদে অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে। ওই সময়ে নারীরা মসজিদে প্রবেশ করতে পারেন না এবং তারা নামাজও পড়তে পারেন না। সুতরাং বিয়ে যেহেতু একটা ধর্মীয় অনুষ্ঠান সেহেতু এ বাস্তবতার পরিপ্রেক্ষিতে বাংলাদেশে নারীদের দিয়ে নিকাহ রেজিস্ট্রারের দায়িত্ব পালন সম্ভব নয়।

২. একজন নারী একজন মুসলিম ম্যারেজ রেজিস্ট্রার হতে হলে কিছু কিছু কার্যক্রম করতে হয়। রাত-বিরাতে বিয়ের অনুষ্ঠান হতে পারে। নারী হিসেবে সব জায়গায় যেতে পারবেন না। রায়ের পর্যবেক্ষণের ব্যাপারে আলোচনার আগে দুটি প্রসঙ্গে আলোচনা করে নেওয়া ভালো। প্রথম কথা হলো বাংলাদেশের সংবিধান সব নাগরিকের সমান অধিকার নিশ্চিত করেছে। সংবিধানের ২৯(১) অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে, ‘প্রজাতন্ত্রের কর্মে নিয়োগ বা পদ-লাভের ক্ষেত্রে সব নাগরিকের জন্য সুযোগের সমতা থাকিবে।’ আর ২৯(২) অনুচ্ছেদে লেখা আছে, ‘কেবল ধর্ম, গোষ্ঠী, বর্ণ,  নারী-পুরুষভেদ বা জন্মস্থানের কারণে কোনো নাগরিক প্রজাতন্ত্রের কর্মে নিয়োগ বা পদ-লাভের অযোগ্য হইবেন না কিংবা সেই ক্ষেত্রে তাহার প্রতি বৈষম্য প্রদর্শন করা যাইবে না।’ সংবিধানের রক্ষা করা হলো উচ্চ আদালদের প্রধান দায়িত্বের একটি। নারীরা নিকাহ রেজিস্ট্রার হতে পারবেন না, হাই কোর্টের এ আদেশকে আমার কাছে সংবিধানের সঙ্গে স্পষ্টতই সাংঘর্ষিক মনে হচ্ছে।

শুধু সংবিধান নয়, বাংলাদেশের প্রচলিত আইনেও নারীকে নির্দিষ্ট কোনো কাজ থেকে বিরত রাখার সুযোগ নেইা। মুসলিম বিবাহ ও তালাক (রেজিস্ট্রিকরণ) আইন, ১৯৭৪ অনুযায়ী ‘সরকার প্রয়োজন অনুযায়ী প্রয়োজনীয়সংখ্যক ব্যক্তিকে নিকাহ নিবন্ধনের অনুমতি দেবেন।’ এই ‘ব্যক্তি’ নারী না পুরুষ তা বলা নেই আইনে। ২০০৯ সালে নিকাহ রেজিস্ট্রার নিয়োগসংক্রান্ত আইন মন্ত্রণালয়ের জারি করা প্রজ্ঞাপনে তিনটি যোগ্যতার কথা বলা ছিল : ১. সরকার স্বীকৃত কোনো বিশ্ববিদ্যালয় বা মাদরাসা বোর্ডের নিবন্ধিত কোনো মাদরাসা থেকে কমপক্ষে আলিম সার্টিফিকেটধারী হতে হবে। ২. বয়স কমপক্ষে ২১ এবং সর্বোচ্চ ৪৫ বছর হতে হবে। ৩. সংশ্লিষ্ট এলাকার বাসিন্দা হতে হবে। আয়েশা সিদ্দিকার এ তিনটি যোগ্যতাই আছে। বরং শিক্ষাগত যোগ্যতা একটু বেশি আছে। সংবিধান, সংশ্লিষ্ট আইন এবং প্রজ্ঞাপন কোথাও নারী-পুরুষ বৈষম্যের কথা বলা নেই। বরং সংবিধানে সুস্পষ্টভাবে সমতার কথা বলা আছে। সেখানে আইন মন্ত্রণালয় কীভাবে তার নিয়োগ আটকে দেয়, কীভাবে বাধা হয়ে দাঁড়ায় হাই কোর্টও?

এবার আসি রায়ের পর্যবেক্ষণে। নিকাহ রেজিস্ট্রার হিসেবে নারীর প্রধান অযোগ্যতা হলো মাসের একটি নির্দিষ্ট সময় তারা ‘ফিজিক্যাল ডিসকোয়ালিফেশন’ মানে শারীরিকভাবে অযোগ্য থাকেন। ওই সময়ে নারীরা মসজিদে প্রবেশ করতে পারেন না এবং তারা নামাজও পড়তে পারেন না। প্রথম কথা হলো, বিয়ে একটি সামাজিক অনুষ্ঠান, ধর্মীয় অনুষ্ঠান নয়। তা ছাড়া বাংলাদেশে মসজিদে বিয়ের অনুষ্ঠান হয় না বললেই চলে। কাজি অফিসে, বাসায় বা কমিউনিটি সেন্টারেই বেশির ভাগ বিয়ে হয়। তাই বিয়ের জন্য মসজিদে যাওয়ার যোগ্যতা-অযোগ্যতার বিষয়টি একেবারেই অবান্তর। মাসের একটা নির্দিষ্ট সময় শারীরিক অযোগ্যতা নারীকে যদি নিকাহ রেজিস্ট্রার হওয়া থেকে আটকায় তাহলে বিয়ের পাত্রী যদি ঋতুমতী হন তাহলে কী হবে? পাত্রীকে বিয়ের আসরে ঢুকতে দেওয়া হবে না? তার চেয়ে বড় কথা হলো, নিকাহ রেজিস্ট্রারের কাজ বিয়ে পড়ানো নয়, বিয়ে রেজিস্ট্রি করা। বাংলাদেশে সাধারণত ‘কাজি’ হিসেবে পরিচিত নিকাহ রেজিস্ট্রাররাই বিয়ে পড়ানোর কাজটি করেন। কিন্তু চাইলেই তিনি তার সহকারীকে পাঠিয়ে বিয়ে পড়ানোর কাজটি করিয়ে নিতে পারবেন। বিয়ের রেজিস্ট্রেশনের বালাম বইয়ে বিয়ে পড়ানো এবং বিয়ে রেজিস্ট্রেশনকারীর স্বাক্ষরের জন্য আলাদা ঘর আছে। তা ছাড়া রেজিস্ট্রেশনটা বিয়ের পর করলেও অসুবিধা নেই। বাংলাদেশের গ্রামাঞ্চলে অনেক বিয়ে রেজিস্ট্রিই হয় না। বিয়ে রেজিস্ট্রির জন্য সরকারের নিয়োগ দেওয়া নিকাহ রেজিস্ট্রাররা দায়িত্বপ্রাপ্ত। কিন্তু বিয়ে পড়ানোর কাজটি যে কেউ করতে পারেন। দুজন সাক্ষীর উপস্থিতিতে যে কেউ বর-কনের সম্মতি নিয়ে তাদের বিয়ে পড়াতে পারেন। ‘কবুল’ মানে আমি সম্মত।

বাংলাদেশে সাধারণত ধর্মীয় জ্ঞানসম্পন্ন কাউকে বিয়ে পড়ানোর দায়িত্ব দেওয়া হয়। কারণ বিয়ে পড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে বর-কনের ভবিষ্যৎ সুখের জীবন কামনা করে আল্লাহর কাছে দোয়াও করা হয়। যে কেউ আল্লাহর কাছে দুই হাত তুলে মোনাজাত করে এ দোয়া করতে পারেন। তাই বিয়ে পড়ানোর জন্য নিকাহ রেজিস্ট্রার নারী না পুরুষ তাতে কিছু যায় আসে না। তার চেয়ে বড় কথা, মাসের কয়েকটা নির্দিষ্ট দিন ঋতুকালীন ‘ফিজিক্যাল ডিসকোয়ালিফেশন’ নারীকে বাংলাদেশে নিকাহ রেজিস্ট্রার হওয়া থেকেই শুধু বিরত রাখতে পেরেছে। শুধু বাংলাদেশ নয়, পৃথিবীর কোথাও শারীরিক এ ‘অযোগ্যতা’ বিয়ে রেজিস্ট্রি ছাড়া আর কোনো কাজে নারীকে আটকে রাখতে পারেনি। বাংলাদেশে প্রধানমন্ত্রী, স্পিকার নারী। নারী বিচারপতি, নারী পুলিশ, নারী সেনাবাহিনী, নারী ডাক্তার সব আছে। ঘোড়ায় চড়া, রিকশা চালানো, গাড়ি চালানো, ট্রেন চালানো, বিমান চালানো, বিমান থেকে লাফ দেওয়া, সাগরে ঝাঁপ দেওয়া, পাহাড়ে চড়া হেন কাজ নেই নারী করতে পারে না। সত্যি কথা বলতে কি, একবিংশ শতাব্দীর এই সময়ে বিশ্বে নারীর কাজ, পুরুষের কাজ বলে আলাদা কিছু নেই। সব কাজ সবাই পারে এবং করেও। পুরুষতান্ত্রিক সমাজব্যবস্থায় নানাভাবে নারীকে দমন করে রাখা হয়। কিন্তু যে কোনো বিচারে নারী পুরুষের চেয়ে শ্রেষ্ঠ। বাংলাদেশের যেসব নারী ঘর সামলান তাদের কাজ আসলে সংসারের চাকরি করা পুরুষের চেয়ে বেশি। আর বাংলাদেশের কর্মজীবী নারীদের তো আমার কাছে মানুষ মনে হয় না। তারা একসঙ্গে দুটি চাকরির সমান পরিশ্রম করেন, যা কোনো পুরুষ কখনো করে না। আমার ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা হলো- নারীরা অনেক বেশি সময়ানুবর্তী, দায়িত্বশীল, কর্মঠ, পরিশ্রমী। পুরুষের চেয়ে নারী শ্রেষ্ঠ, কারণ তিনি গর্ভধারণ করতে পারেন। নারীতেই সভ্যতার বিকাশ, অগ্রগতি, নারীতেই প্রাণের স্পন্দন। আর সভ্যতাকে টিকিয়ে রাখতে এই গর্ভধারণের জন্য নারীকে মাসের নির্দিষ্ট কয়েকটা দিন ‘ফিজিক্যালি ডিসকোয়ালিফাইড’ থাকতে হয়, ঋতুমতী না হলে তিনি গর্ভধারণ করতে পারবেন না। হাই কোর্ট যেটিকে নারীর অযোগ্যতা বলছে সেটাই আসলে নারীর সবচেয়ে বড় যোগ্যতা এবং শ্রেষ্ঠত্বের মাপকাঠি।

হাই কোর্টের পর্যবেক্ষণে নারী নিকাহ রেজিস্ট্রার হলে রাত-বিরাতে বিয়ের অনুষ্ঠানে যেতে পারবেন কিনা সে প্রশ্ন তোলা হয়েছে। হাই কোর্টকে ধন্যবাদ তারা বাংলাদেশের সামাজিক বাস্তবতা বিবেচনায় নিয়েছে। রায় যত ভালোই হোক, সেটা বাস্তবায়ন করতে না পারলে তো লাভ নেই। আমরা বুঝতে পারছি হাই কোর্ট রাত-বিরাতে চলাচলে নারীর নিরাপত্তার বিষয়টি বিবেচনায় নিয়েছে। তবে সামাজিক বাস্তবতার অজুহাতে নারীকে আটকে রাখার কথা গ্রামের মোড়লরা ভাবতে পারে। হাই কোর্ট ঘুণেধরা সমাজের বাস্তবতা বদলে দেবে। রাত-বিরাতে নারীর চলাচলকে নিরুৎসাহিত না করে হাই কোর্ট বরং সরকারকে নির্দেশনা দিতে পারত, নারী-পুরুষ নির্বিশেষে সবার নিরাপদ চলাচল যেন নিশ্চিত করা হয়। রাত-বিরাতে নারী নিরাপদে চলাচল করতে পারবে না, এ ভাবনাটাই আমাদের রাষ্ট্রের এক ধরনের ব্যর্থতা।

সংবিধানে নারী-পুরুষের সমান অধিকারের কথা বলা হয়েছে। কিন্তু আমি সমান অধিকারে নই আমি বিশ্বাস করি ন্যায্য অধিকারে। যুগের পর যুগ পুরুষ নারীকে বঞ্চিত করে রেখেছে। এখন থেকে সমান অধিকার নিশ্চিত করা হলেও তো নারী পিছিয়েই থাকবে। তাই নারীকে বেশি অধিকার দিতে হবে, যাতে তারা দ্রুত পেছনের বঞ্চনা ঠেলে সামনে এগিয়ে আসতে পারে। যেদিন সমান-সমান হবে সেদিন থেকে যেন সমান অধিকার চালু করা হয়। এই যে স্বাধীনতার ৫০ বছর পরও বাংলাদেশে কোনো নারীকে নিকাহ রেজিস্ট্রার পদে নিয়োগ না দিয়ে বঞ্চিত করা হয়েছে। তাই ন্যায্য দাবি হলো, এখন থেকে কিছু দিন নিকাহ রেজিস্ট্রার পদে শুধু নারীদেরই নিয়োগ দেওয়া হোক, যাতে তাদের এত দিনের বঞ্চনার বেদনার কিছুটা উপশম হয়। তার চেয়ে বড় কথা, বিয়ের মতো একটি বিষয় রেজিস্ট্রেশন করার জন্য নারীরাই অগ্রাধিকার পাওয়া উচিত। কারণ আমরা দেখেছি পুরুষ কাজি, পুরুষ সাক্ষী, পুরুষ উকিলের সামনে নারী ‘কবুল’ বলতে সংকোচ বোধ করেন বা নারীর কোনো বক্তব্য থাকলেও তিনি তা মন খুলে বলতে পারে না। তাই বিয়ের আসরে কাজি হিসেবে একজন নারীর উপস্থিতি পাত্রীর জন্য বিষয়টিকে অনেক সহজ করে তুলবে।

রাষ্ট্র, সরকার, উচ্চ আদালত সংবিধান সংরক্ষণ করবে, আইনের সুরক্ষা দেবে। কোনো আইনে বৈষম্য থাকলে তা সংশোধন করবে, নারীর জন্য নতুন কোনো বৈষম্য সৃষ্টি করবে না। এখনো নারীকে সম্পত্তি থেকে বঞ্চিত করা হয়, সাক্ষ্য আইনেও নারীকে পূর্ণাঙ্গ মানুষ হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হয় না। হাই কোর্ট সেখানে নারীকে আরও বেশি আইনি সুরক্ষা দিতে পারে। নারীকে আটকে না রেখে, নারীকে আটকে রাখার মতো আইন থাকলে তা সরিয়ে দেবে।

নিকাহ রেজিস্ট্রার এমন কোনো বড় পদ নয়। নারীরা এর চেয়ে অনেক গুরুত্বপূর্ণ কাজ অনেক দক্ষতার সঙ্গে করছে। তবে নারী বলেই একটা নির্দিষ্ট কাজ কেউ করতে পারবে না, এ ধারণাটা নারীর জন্য অবমাননাকর, মানুষ হিসেবে আমাদের সবার জন্য অমর্যাদাকর। লড়াকু নারী আয়েশা সিদ্দিকা বলছেন, তিনি হাই কোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করবেন। তিনি লড়াই চালিয়ে যাবেন। একজন মানুষ হিসেবে আমি এ লড়াইয়ে আয়েশা সিদ্দিকার পাশে আছি। আয়েশা সিদ্দিকাদের এ ছোট্ট ছোট্ট লড়াই আস্তে আস্তে ভাবনার অচলায়তন ভেঙে দেবে। এমন দিন নিশ্চয়ই আসবে নারী না পুরুষ সে বিবেচনাটা থাকবেই না। সবাইকে বিবেচনা করা হবে মানুষ হিসেবে। মর্যাদায় গড়বে সমতার সমাজ, ন্যায্যতার সমাজ।

            লেখক : সাংবাদিক।

এই বিভাগের আরও খবর
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
সর্বশেষ খবর
আশুলিয়ায় ৬ মরদেহ পোড়ানোর মামলায় তৃতীয় দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ
আশুলিয়ায় ৬ মরদেহ পোড়ানোর মামলায় তৃতীয় দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় বিএনপি নিজেকে আধুনিকায়ন করেছে : তারেক রহমান
চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় বিএনপি নিজেকে আধুনিকায়ন করেছে : তারেক রহমান

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

নরসিংদীর চরাঞ্চলে সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধ হয়ে একজন নিহত
নরসিংদীর চরাঞ্চলে সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধ হয়ে একজন নিহত

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ওষুধের আগ্রাসী বিপণনে ভোক্তা অধিকার লঙ্ঘন
ওষুধের আগ্রাসী বিপণনে ভোক্তা অধিকার লঙ্ঘন

৩২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

রোনালদোকে ছাড়াই আল-নাসরের গোল উৎসব
রোনালদোকে ছাড়াই আল-নাসরের গোল উৎসব

৩৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

৪০ মিনিট আগে | নগর জীবন

চাঁদপুর কবরস্থানে নবজাতক রেখে যাওয়ার ঘটনায় হাসপাতালের কার্যক্রম বন্ধ
চাঁদপুর কবরস্থানে নবজাতক রেখে যাওয়ার ঘটনায় হাসপাতালের কার্যক্রম বন্ধ

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অস্ট্রেলিয়া সিরিজে নেই স্যান্টনার, দায়িত্বে ব্রেসওয়েল
অস্ট্রেলিয়া সিরিজে নেই স্যান্টনার, দায়িত্বে ব্রেসওয়েল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন
ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কাজের ফাঁকে ঘুম আসে? জানুন মুক্তির উপায়
কাজের ফাঁকে ঘুম আসে? জানুন মুক্তির উপায়

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

নতুন অ্যালবামে প্রকাশ করে যুক্তরাষ্ট্রে যাবে অর্থহীন
নতুন অ্যালবামে প্রকাশ করে যুক্তরাষ্ট্রে যাবে অর্থহীন

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেষ মুহূর্তের নাটকীয় গোলে অ্যাতলেটিকোকে হারাল লিভারপুল
শেষ মুহূর্তের নাটকীয় গোলে অ্যাতলেটিকোকে হারাল লিভারপুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেইনের জোড়া গোলে চেলসিকে হারাল বায়ার্ন
কেইনের জোড়া গোলে চেলসিকে হারাল বায়ার্ন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বহুতল ভবনের ছাদ থেকে পড়ে বৃদ্ধ নিহত
রাজধানীতে বহুতল ভবনের ছাদ থেকে পড়ে বৃদ্ধ নিহত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানী ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে বন্দুকধারীর গুলিতে ৩ পুলিশ কর্মকর্তা নিহত
যুক্তরাষ্ট্রে বন্দুকধারীর গুলিতে ৩ পুলিশ কর্মকর্তা নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারাদেশে বজ্রবৃষ্টির আভাস
সারাদেশে বজ্রবৃষ্টির আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাণের স্পন্দনে জেগে উঠুক দেশের ফুটবল
প্রাণের স্পন্দনে জেগে উঠুক দেশের ফুটবল

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ইসলামী রাজনীতির প্রধান উৎস আল-কোরআন
ইসলামী রাজনীতির প্রধান উৎস আল-কোরআন

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নারায়ণগঞ্জে ইউপি চেয়ারম্যান ডালিম গ্রেফতার
নারায়ণগঞ্জে ইউপি চেয়ারম্যান ডালিম গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে শিশু খাদ্য উৎপাদন কারখানায় অভিযান, জরিমানা
টঙ্গীতে শিশু খাদ্য উৎপাদন কারখানায় অভিযান, জরিমানা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চকরিয়ায় অপহরণ চক্রের সদস্য অস্ত্রসহ আটক, নারী উদ্ধার
চকরিয়ায় অপহরণ চক্রের সদস্য অস্ত্রসহ আটক, নারী উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রাইভেটকারের গ্যাস সিলিন্ডারে মিলল ইয়াবা, আটক ২
প্রাইভেটকারের গ্যাস সিলিন্ডারে মিলল ইয়াবা, আটক ২

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের
ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি
৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সারা দেশে টানা বৃষ্টির পূর্বাভাস, বাড়বে তাপমাত্রা
সারা দেশে টানা বৃষ্টির পূর্বাভাস, বাড়বে তাপমাত্রা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ
চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই
ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ
হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল
রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল

১৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা