শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২২ জানুয়ারি, ২০২১ আপডেট:

‘শারীরিক অযোগ্যতা’তেই নারীর শ্রেষ্ঠত্ব

প্রভাষ আমিন
প্রিন্ট ভার্সন
‘শারীরিক অযোগ্যতা’তেই নারীর শ্রেষ্ঠত্ব

দিনাজপুরের ফুলবাড়ী উপজেলার আয়েশা সিদ্দিকার লড়াইটা আট বছরের। আমি খুব লজ্জিত এ মহীয়সী নারীর লড়াইটা এত দিন আমার নজর এড়িয়ে গেছে। ১০ জানুয়ারি হাই কোর্টের একটি রায়ের পূর্ণাঙ্গ অংশ প্রকাশিত হওয়ার পর বিষয়টি আমার এবং আরও অনেকের নজরে এসেছে। আয়েশা সিদ্দিকার এ লড়াই কেন আমার নজর এড়িয়ে গেল তা নিয়ে আমি নিজেই নিজের ওপর ক্ষুব্ধ। বিস্তারিত আলোচনায় যাওয়ার আগে আয়েশা সিদ্দিকার লড়াইয়ে একটু চোখ বুলিয়ে আসি। ২০১২ সালে ফুলবাড়ী উপজেলা সাব-রেজিস্ট্রার অফিস নিকাহ রেজিস্ট্রার পদে নিয়োগের জন্য বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে। সে অনুযায়ী আবেদন করেন আয়েশা। ২০১৪ সালে ফুলবাড়িয়া পৌরসভার ৭, ৮ ও ৯ নম্বর ওয়ার্ডের নিকাহ রেজিস্ট্রার হিসেবে তিনজনের নাম প্রস্তাব করে উপদেষ্টা কমিটি এবং প্রস্তাবিত তিনজনই ছিলেন নারী। ওই বছরের ১৬ জুন আইন মন্ত্রণালয় ‘বাংলাদেশের বাস্তব অবস্থার পরিপ্রেক্ষিতে নারীদের দ্বারা নিকাহ রেজিস্ট্রারের দায়িত্ব পালন করা সম্ভব নয়’ মর্মে চিঠি দিয়ে তিন সদস্যের প্যানেল বাতিল করে দেয়। আইন মন্ত্রণালয়ের ওই সিদ্ধান্ত চ্যালেঞ্জ করে হাই কোর্টে রিট করেন ওই প্যানেলের এক নম্বরে থাকা আয়েশা সিদ্দিকা। দীর্ঘ শুনানি শেষে ২০২০ সালের ২৬ ফেব্রুয়ারি রিট খারিজ করে রায় ঘোষণা করে বিচারপতি জুবায়ের রহমান চৌধুরী ও বিচারপতি কাজী জিনাত হকের হাই কোর্ট বেঞ্চ, যাতে বহাল থাকে আইন মন্ত্রণালয়ের সিদ্ধান্ত। গত ১০ জানুয়ারি সে রায়েরই পূর্ণাঙ্গ অংশ প্রকাশিত হয়েছে এবং তুমুল আলোচনার জন্ম দিয়েছে।

হাই কোর্ট নিশ্চয়ই নানা বিষয় পর্যালোচনা করেই রায় দিয়েছে। তবু বাংলাদেশে রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করার সুযোগ আছে। নিম্ন আদালতের রায়ের বিরুদ্ধে হাই কোর্টে, হাই কোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে সুপ্রিম কোর্টে আপিল করা যায়। এমনকি সুপ্রিম কোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে রিভিউ করার সুযোগ আছে। তার মানে যে কোনো রায় মানা না মানা, ভালো লাগা না লাগার অধিকার সবার আছে। আমিও খুব বিনয়ের সঙ্গে হাই কোর্টের রায়ের প্রতি আমার ভিন্নমত জানিয়ে রাখছি। রায়ের পর্যবেক্ষণে নারীদের নিকাহ রেজিস্ট্রার পদে অযোগ্যতা হিসেবে দুটি মূল কারণ উল্লেখ করা হয়েছে- ১. নারীরা মাসের একটি নির্দিষ্ট সময় ‘ফিজিক্যাল ডিসকোয়ালিফেশনে’ থাকেন। সে ক্ষেত্রে মুসলিম বিয়ে হচ্ছে একটি ধর্মীয় অনুষ্ঠান এবং বাংলাদেশে বেশির ভাগ বিয়ের অনুষ্ঠান মসজিদে অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে। ওই সময়ে নারীরা মসজিদে প্রবেশ করতে পারেন না এবং তারা নামাজও পড়তে পারেন না। সুতরাং বিয়ে যেহেতু একটা ধর্মীয় অনুষ্ঠান সেহেতু এ বাস্তবতার পরিপ্রেক্ষিতে বাংলাদেশে নারীদের দিয়ে নিকাহ রেজিস্ট্রারের দায়িত্ব পালন সম্ভব নয়।

২. একজন নারী একজন মুসলিম ম্যারেজ রেজিস্ট্রার হতে হলে কিছু কিছু কার্যক্রম করতে হয়। রাত-বিরাতে বিয়ের অনুষ্ঠান হতে পারে। নারী হিসেবে সব জায়গায় যেতে পারবেন না। রায়ের পর্যবেক্ষণের ব্যাপারে আলোচনার আগে দুটি প্রসঙ্গে আলোচনা করে নেওয়া ভালো। প্রথম কথা হলো বাংলাদেশের সংবিধান সব নাগরিকের সমান অধিকার নিশ্চিত করেছে। সংবিধানের ২৯(১) অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে, ‘প্রজাতন্ত্রের কর্মে নিয়োগ বা পদ-লাভের ক্ষেত্রে সব নাগরিকের জন্য সুযোগের সমতা থাকিবে।’ আর ২৯(২) অনুচ্ছেদে লেখা আছে, ‘কেবল ধর্ম, গোষ্ঠী, বর্ণ,  নারী-পুরুষভেদ বা জন্মস্থানের কারণে কোনো নাগরিক প্রজাতন্ত্রের কর্মে নিয়োগ বা পদ-লাভের অযোগ্য হইবেন না কিংবা সেই ক্ষেত্রে তাহার প্রতি বৈষম্য প্রদর্শন করা যাইবে না।’ সংবিধানের রক্ষা করা হলো উচ্চ আদালদের প্রধান দায়িত্বের একটি। নারীরা নিকাহ রেজিস্ট্রার হতে পারবেন না, হাই কোর্টের এ আদেশকে আমার কাছে সংবিধানের সঙ্গে স্পষ্টতই সাংঘর্ষিক মনে হচ্ছে।

শুধু সংবিধান নয়, বাংলাদেশের প্রচলিত আইনেও নারীকে নির্দিষ্ট কোনো কাজ থেকে বিরত রাখার সুযোগ নেইা। মুসলিম বিবাহ ও তালাক (রেজিস্ট্রিকরণ) আইন, ১৯৭৪ অনুযায়ী ‘সরকার প্রয়োজন অনুযায়ী প্রয়োজনীয়সংখ্যক ব্যক্তিকে নিকাহ নিবন্ধনের অনুমতি দেবেন।’ এই ‘ব্যক্তি’ নারী না পুরুষ তা বলা নেই আইনে। ২০০৯ সালে নিকাহ রেজিস্ট্রার নিয়োগসংক্রান্ত আইন মন্ত্রণালয়ের জারি করা প্রজ্ঞাপনে তিনটি যোগ্যতার কথা বলা ছিল : ১. সরকার স্বীকৃত কোনো বিশ্ববিদ্যালয় বা মাদরাসা বোর্ডের নিবন্ধিত কোনো মাদরাসা থেকে কমপক্ষে আলিম সার্টিফিকেটধারী হতে হবে। ২. বয়স কমপক্ষে ২১ এবং সর্বোচ্চ ৪৫ বছর হতে হবে। ৩. সংশ্লিষ্ট এলাকার বাসিন্দা হতে হবে। আয়েশা সিদ্দিকার এ তিনটি যোগ্যতাই আছে। বরং শিক্ষাগত যোগ্যতা একটু বেশি আছে। সংবিধান, সংশ্লিষ্ট আইন এবং প্রজ্ঞাপন কোথাও নারী-পুরুষ বৈষম্যের কথা বলা নেই। বরং সংবিধানে সুস্পষ্টভাবে সমতার কথা বলা আছে। সেখানে আইন মন্ত্রণালয় কীভাবে তার নিয়োগ আটকে দেয়, কীভাবে বাধা হয়ে দাঁড়ায় হাই কোর্টও?

এবার আসি রায়ের পর্যবেক্ষণে। নিকাহ রেজিস্ট্রার হিসেবে নারীর প্রধান অযোগ্যতা হলো মাসের একটি নির্দিষ্ট সময় তারা ‘ফিজিক্যাল ডিসকোয়ালিফেশন’ মানে শারীরিকভাবে অযোগ্য থাকেন। ওই সময়ে নারীরা মসজিদে প্রবেশ করতে পারেন না এবং তারা নামাজও পড়তে পারেন না। প্রথম কথা হলো, বিয়ে একটি সামাজিক অনুষ্ঠান, ধর্মীয় অনুষ্ঠান নয়। তা ছাড়া বাংলাদেশে মসজিদে বিয়ের অনুষ্ঠান হয় না বললেই চলে। কাজি অফিসে, বাসায় বা কমিউনিটি সেন্টারেই বেশির ভাগ বিয়ে হয়। তাই বিয়ের জন্য মসজিদে যাওয়ার যোগ্যতা-অযোগ্যতার বিষয়টি একেবারেই অবান্তর। মাসের একটা নির্দিষ্ট সময় শারীরিক অযোগ্যতা নারীকে যদি নিকাহ রেজিস্ট্রার হওয়া থেকে আটকায় তাহলে বিয়ের পাত্রী যদি ঋতুমতী হন তাহলে কী হবে? পাত্রীকে বিয়ের আসরে ঢুকতে দেওয়া হবে না? তার চেয়ে বড় কথা হলো, নিকাহ রেজিস্ট্রারের কাজ বিয়ে পড়ানো নয়, বিয়ে রেজিস্ট্রি করা। বাংলাদেশে সাধারণত ‘কাজি’ হিসেবে পরিচিত নিকাহ রেজিস্ট্রাররাই বিয়ে পড়ানোর কাজটি করেন। কিন্তু চাইলেই তিনি তার সহকারীকে পাঠিয়ে বিয়ে পড়ানোর কাজটি করিয়ে নিতে পারবেন। বিয়ের রেজিস্ট্রেশনের বালাম বইয়ে বিয়ে পড়ানো এবং বিয়ে রেজিস্ট্রেশনকারীর স্বাক্ষরের জন্য আলাদা ঘর আছে। তা ছাড়া রেজিস্ট্রেশনটা বিয়ের পর করলেও অসুবিধা নেই। বাংলাদেশের গ্রামাঞ্চলে অনেক বিয়ে রেজিস্ট্রিই হয় না। বিয়ে রেজিস্ট্রির জন্য সরকারের নিয়োগ দেওয়া নিকাহ রেজিস্ট্রাররা দায়িত্বপ্রাপ্ত। কিন্তু বিয়ে পড়ানোর কাজটি যে কেউ করতে পারেন। দুজন সাক্ষীর উপস্থিতিতে যে কেউ বর-কনের সম্মতি নিয়ে তাদের বিয়ে পড়াতে পারেন। ‘কবুল’ মানে আমি সম্মত।

বাংলাদেশে সাধারণত ধর্মীয় জ্ঞানসম্পন্ন কাউকে বিয়ে পড়ানোর দায়িত্ব দেওয়া হয়। কারণ বিয়ে পড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে বর-কনের ভবিষ্যৎ সুখের জীবন কামনা করে আল্লাহর কাছে দোয়াও করা হয়। যে কেউ আল্লাহর কাছে দুই হাত তুলে মোনাজাত করে এ দোয়া করতে পারেন। তাই বিয়ে পড়ানোর জন্য নিকাহ রেজিস্ট্রার নারী না পুরুষ তাতে কিছু যায় আসে না। তার চেয়ে বড় কথা, মাসের কয়েকটা নির্দিষ্ট দিন ঋতুকালীন ‘ফিজিক্যাল ডিসকোয়ালিফেশন’ নারীকে বাংলাদেশে নিকাহ রেজিস্ট্রার হওয়া থেকেই শুধু বিরত রাখতে পেরেছে। শুধু বাংলাদেশ নয়, পৃথিবীর কোথাও শারীরিক এ ‘অযোগ্যতা’ বিয়ে রেজিস্ট্রি ছাড়া আর কোনো কাজে নারীকে আটকে রাখতে পারেনি। বাংলাদেশে প্রধানমন্ত্রী, স্পিকার নারী। নারী বিচারপতি, নারী পুলিশ, নারী সেনাবাহিনী, নারী ডাক্তার সব আছে। ঘোড়ায় চড়া, রিকশা চালানো, গাড়ি চালানো, ট্রেন চালানো, বিমান চালানো, বিমান থেকে লাফ দেওয়া, সাগরে ঝাঁপ দেওয়া, পাহাড়ে চড়া হেন কাজ নেই নারী করতে পারে না। সত্যি কথা বলতে কি, একবিংশ শতাব্দীর এই সময়ে বিশ্বে নারীর কাজ, পুরুষের কাজ বলে আলাদা কিছু নেই। সব কাজ সবাই পারে এবং করেও। পুরুষতান্ত্রিক সমাজব্যবস্থায় নানাভাবে নারীকে দমন করে রাখা হয়। কিন্তু যে কোনো বিচারে নারী পুরুষের চেয়ে শ্রেষ্ঠ। বাংলাদেশের যেসব নারী ঘর সামলান তাদের কাজ আসলে সংসারের চাকরি করা পুরুষের চেয়ে বেশি। আর বাংলাদেশের কর্মজীবী নারীদের তো আমার কাছে মানুষ মনে হয় না। তারা একসঙ্গে দুটি চাকরির সমান পরিশ্রম করেন, যা কোনো পুরুষ কখনো করে না। আমার ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা হলো- নারীরা অনেক বেশি সময়ানুবর্তী, দায়িত্বশীল, কর্মঠ, পরিশ্রমী। পুরুষের চেয়ে নারী শ্রেষ্ঠ, কারণ তিনি গর্ভধারণ করতে পারেন। নারীতেই সভ্যতার বিকাশ, অগ্রগতি, নারীতেই প্রাণের স্পন্দন। আর সভ্যতাকে টিকিয়ে রাখতে এই গর্ভধারণের জন্য নারীকে মাসের নির্দিষ্ট কয়েকটা দিন ‘ফিজিক্যালি ডিসকোয়ালিফাইড’ থাকতে হয়, ঋতুমতী না হলে তিনি গর্ভধারণ করতে পারবেন না। হাই কোর্ট যেটিকে নারীর অযোগ্যতা বলছে সেটাই আসলে নারীর সবচেয়ে বড় যোগ্যতা এবং শ্রেষ্ঠত্বের মাপকাঠি।

হাই কোর্টের পর্যবেক্ষণে নারী নিকাহ রেজিস্ট্রার হলে রাত-বিরাতে বিয়ের অনুষ্ঠানে যেতে পারবেন কিনা সে প্রশ্ন তোলা হয়েছে। হাই কোর্টকে ধন্যবাদ তারা বাংলাদেশের সামাজিক বাস্তবতা বিবেচনায় নিয়েছে। রায় যত ভালোই হোক, সেটা বাস্তবায়ন করতে না পারলে তো লাভ নেই। আমরা বুঝতে পারছি হাই কোর্ট রাত-বিরাতে চলাচলে নারীর নিরাপত্তার বিষয়টি বিবেচনায় নিয়েছে। তবে সামাজিক বাস্তবতার অজুহাতে নারীকে আটকে রাখার কথা গ্রামের মোড়লরা ভাবতে পারে। হাই কোর্ট ঘুণেধরা সমাজের বাস্তবতা বদলে দেবে। রাত-বিরাতে নারীর চলাচলকে নিরুৎসাহিত না করে হাই কোর্ট বরং সরকারকে নির্দেশনা দিতে পারত, নারী-পুরুষ নির্বিশেষে সবার নিরাপদ চলাচল যেন নিশ্চিত করা হয়। রাত-বিরাতে নারী নিরাপদে চলাচল করতে পারবে না, এ ভাবনাটাই আমাদের রাষ্ট্রের এক ধরনের ব্যর্থতা।

সংবিধানে নারী-পুরুষের সমান অধিকারের কথা বলা হয়েছে। কিন্তু আমি সমান অধিকারে নই আমি বিশ্বাস করি ন্যায্য অধিকারে। যুগের পর যুগ পুরুষ নারীকে বঞ্চিত করে রেখেছে। এখন থেকে সমান অধিকার নিশ্চিত করা হলেও তো নারী পিছিয়েই থাকবে। তাই নারীকে বেশি অধিকার দিতে হবে, যাতে তারা দ্রুত পেছনের বঞ্চনা ঠেলে সামনে এগিয়ে আসতে পারে। যেদিন সমান-সমান হবে সেদিন থেকে যেন সমান অধিকার চালু করা হয়। এই যে স্বাধীনতার ৫০ বছর পরও বাংলাদেশে কোনো নারীকে নিকাহ রেজিস্ট্রার পদে নিয়োগ না দিয়ে বঞ্চিত করা হয়েছে। তাই ন্যায্য দাবি হলো, এখন থেকে কিছু দিন নিকাহ রেজিস্ট্রার পদে শুধু নারীদেরই নিয়োগ দেওয়া হোক, যাতে তাদের এত দিনের বঞ্চনার বেদনার কিছুটা উপশম হয়। তার চেয়ে বড় কথা, বিয়ের মতো একটি বিষয় রেজিস্ট্রেশন করার জন্য নারীরাই অগ্রাধিকার পাওয়া উচিত। কারণ আমরা দেখেছি পুরুষ কাজি, পুরুষ সাক্ষী, পুরুষ উকিলের সামনে নারী ‘কবুল’ বলতে সংকোচ বোধ করেন বা নারীর কোনো বক্তব্য থাকলেও তিনি তা মন খুলে বলতে পারে না। তাই বিয়ের আসরে কাজি হিসেবে একজন নারীর উপস্থিতি পাত্রীর জন্য বিষয়টিকে অনেক সহজ করে তুলবে।

রাষ্ট্র, সরকার, উচ্চ আদালত সংবিধান সংরক্ষণ করবে, আইনের সুরক্ষা দেবে। কোনো আইনে বৈষম্য থাকলে তা সংশোধন করবে, নারীর জন্য নতুন কোনো বৈষম্য সৃষ্টি করবে না। এখনো নারীকে সম্পত্তি থেকে বঞ্চিত করা হয়, সাক্ষ্য আইনেও নারীকে পূর্ণাঙ্গ মানুষ হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হয় না। হাই কোর্ট সেখানে নারীকে আরও বেশি আইনি সুরক্ষা দিতে পারে। নারীকে আটকে না রেখে, নারীকে আটকে রাখার মতো আইন থাকলে তা সরিয়ে দেবে।

নিকাহ রেজিস্ট্রার এমন কোনো বড় পদ নয়। নারীরা এর চেয়ে অনেক গুরুত্বপূর্ণ কাজ অনেক দক্ষতার সঙ্গে করছে। তবে নারী বলেই একটা নির্দিষ্ট কাজ কেউ করতে পারবে না, এ ধারণাটা নারীর জন্য অবমাননাকর, মানুষ হিসেবে আমাদের সবার জন্য অমর্যাদাকর। লড়াকু নারী আয়েশা সিদ্দিকা বলছেন, তিনি হাই কোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করবেন। তিনি লড়াই চালিয়ে যাবেন। একজন মানুষ হিসেবে আমি এ লড়াইয়ে আয়েশা সিদ্দিকার পাশে আছি। আয়েশা সিদ্দিকাদের এ ছোট্ট ছোট্ট লড়াই আস্তে আস্তে ভাবনার অচলায়তন ভেঙে দেবে। এমন দিন নিশ্চয়ই আসবে নারী না পুরুষ সে বিবেচনাটা থাকবেই না। সবাইকে বিবেচনা করা হবে মানুষ হিসেবে। মর্যাদায় গড়বে সমতার সমাজ, ন্যায্যতার সমাজ।

            লেখক : সাংবাদিক।

এই বিভাগের আরও খবর
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
নির্বাচন ও গণভোট
নির্বাচন ও গণভোট
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
মবের দৌরাত্ম্য
মবের দৌরাত্ম্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
গণভোট বিতর্ক
গণভোট বিতর্ক
সর্বশেষ খবর
জবি ভর্তি পরীক্ষা এবার শুধু এমসিকিউ, হবে চার শহরে
জবি ভর্তি পরীক্ষা এবার শুধু এমসিকিউ, হবে চার শহরে

এই মাত্র | ক্যাম্পাস

যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ

১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপে নিষেধাজ্ঞার ঝুঁকিতে রোনালদো
বিশ্বকাপে নিষেধাজ্ঞার ঝুঁকিতে রোনালদো

৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শুক্রবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দর্শনীয় স্থান বন্ধ
শুক্রবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দর্শনীয় স্থান বন্ধ

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

আজকের নামাজের সময়সূচি, ১৪ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১৪ নভেম্বর ২০২৫

১২ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

আবুধাবিতে বসছে আইপিএলের নিলাম
আবুধাবিতে বসছে আইপিএলের নিলাম

১২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন নামে রিয়াল মাদ্রিদের হোম ভেন্যু
নতুন নামে রিয়াল মাদ্রিদের হোম ভেন্যু

২৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মানিকগঞ্জে স্কুলবাসে অগুন, ঘুমন্ত চালক দগ্ধ
মানিকগঞ্জে স্কুলবাসে অগুন, ঘুমন্ত চালক দগ্ধ

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নিজেদের তৈরি বিদ্যুৎচালিত বিমান উদ্বোধন করল আমিরাত
নিজেদের তৈরি বিদ্যুৎচালিত বিমান উদ্বোধন করল আমিরাত

৪৫ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

দেশজুড়ে নাশকতা প্রতিরোধে যুব মজলিসের বিক্ষোভ মিছিল
দেশজুড়ে নাশকতা প্রতিরোধে যুব মজলিসের বিক্ষোভ মিছিল

৪৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

বায়ুদূষণে বিশ্বে আজ ঢাকা দ্বিতীয়
বায়ুদূষণে বিশ্বে আজ ঢাকা দ্বিতীয়

৪৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

তেঁতুলিয়ায় হিমেল হাওয়ার দাপট, তাপমাত্রা ১৪ ডিগ্রি
তেঁতুলিয়ায় হিমেল হাওয়ার দাপট, তাপমাত্রা ১৪ ডিগ্রি

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

কুমিল্লায় চার হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারের কার্যক্রম সাময়িকভাবে বন্ধ
কুমিল্লায় চার হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারের কার্যক্রম সাময়িকভাবে বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

উন্নয়ন বাজেট কমছে ৩০ হাজার কোটি টাকা
উন্নয়ন বাজেট কমছে ৩০ হাজার কোটি টাকা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট
সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ
সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার, স্বামী নিখোঁজ
স্ত্রীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার, স্বামী নিখোঁজ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এমবাপ্পের জোড়া গোলে ইউক্রেনকে উড়িয়ে বিশ্বকাপের টিকিট নিশ্চিত করল ফ্রান্স
এমবাপ্পের জোড়া গোলে ইউক্রেনকে উড়িয়ে বিশ্বকাপের টিকিট নিশ্চিত করল ফ্রান্স

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সমবায় অধিদপ্তরের নতুন ডিজি ইসমাইল হোসেন
সমবায় অধিদপ্তরের নতুন ডিজি ইসমাইল হোসেন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজা-জায়ানের চোটের শঙ্কা উড়িয়ে দিলেন কোচ কাবরেরা
হামজা-জায়ানের চোটের শঙ্কা উড়িয়ে দিলেন কোচ কাবরেরা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাপোরিঝিয়ায় সম্মুখযুদ্ধের সৈন্যদের সঙ্গে দেখা করলেন জেলেনস্কি
জাপোরিঝিয়ায় সম্মুখযুদ্ধের সৈন্যদের সঙ্গে দেখা করলেন জেলেনস্কি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতায় পাকিস্তানকে ১২০ কোটি ডলার ঋণ দেবে আইএমএফ
অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতায় পাকিস্তানকে ১২০ কোটি ডলার ঋণ দেবে আইএমএফ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রতিদিন তিনজনের বেশি অপহরণ
প্রতিদিন তিনজনের বেশি অপহরণ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা
এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে বেড়াতে এসে যুবকের আত্মহত্যা
কক্সবাজারে বেড়াতে এসে যুবকের আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রাথমিকে সংগীত ও শারীরিক শিক্ষার শিক্ষক বাতিলের প্রতিবাদে জাবিতে গানের সমাবেশ
প্রাথমিকে সংগীত ও শারীরিক শিক্ষার শিক্ষক বাতিলের প্রতিবাদে জাবিতে গানের সমাবেশ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রতিশোধ গ্রহণের শক্তি থাকা সত্ত্বেও ক্ষমা করা
প্রতিশোধ গ্রহণের শক্তি থাকা সত্ত্বেও ক্ষমা করা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সর্বাধিক পঠিত
অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ
অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা
জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন
গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর
মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি, গেজেট প্রকাশ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি, গেজেট প্রকাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের
পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চিলির সুন্দরীকে টপকে দ্বিতীয় স্থানে বাংলাদেশের মিথিলা
চিলির সুন্দরীকে টপকে দ্বিতীয় স্থানে বাংলাদেশের মিথিলা

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’
‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি: জামায়াত
প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি: জামায়াত

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির
প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত
তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রে শেষ হলো পেনি অধ্যায়, ২৩২ বছরের ইতিহাসের সমাপ্তি
যুক্তরাষ্ট্রে শেষ হলো পেনি অধ্যায়, ২৩২ বছরের ইতিহাসের সমাপ্তি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু
বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাসায় ঢুকে বিচারকের ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা
বাসায় ঢুকে বিচারকের ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেতানিয়াহুকে সম্পূর্ণরূপে ক্ষমা করে দিতে বললেন ট্রাম্প
নেতানিয়াহুকে সম্পূর্ণরূপে ক্ষমা করে দিতে বললেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি
বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে নিরস্ত্র পুলিশ মোতায়েন জার্মানির
ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে নিরস্ত্র পুলিশ মোতায়েন জার্মানির

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার
৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাংবাদিক সুভাষ সিংহের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
সাংবাদিক সুভাষ সিংহের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুশ এস-৪০০ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার তথ্য চুরির চেষ্টা করেছে পাকিস্তানি গুপ্তচর?
রুশ এস-৪০০ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার তথ্য চুরির চেষ্টা করেছে পাকিস্তানি গুপ্তচর?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে জাতীয় নির্বাচন
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে জাতীয় নির্বাচন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা ওয়াসার এমডি হলেন আব্দুস সালাম ব্যাপারী
ঢাকা ওয়াসার এমডি হলেন আব্দুস সালাম ব্যাপারী

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী হলেন আলী রীয়াজ
প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী হলেন আলী রীয়াজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ধ্যায় স্থায়ী কমিটির জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি
সন্ধ্যায় স্থায়ী কমিটির জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উচ্চকক্ষে পিআর, সংসদের প্রথম ১৮০ দিনে সংবিধান সংশোধন
উচ্চকক্ষে পিআর, সংসদের প্রথম ১৮০ দিনে সংবিধান সংশোধন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুগন্ধি উপহার দিয়ে শারাকে ট্রাম্প, ‌‘আপনার স্ত্রী কয়জন?’
সুগন্ধি উপহার দিয়ে শারাকে ট্রাম্প, ‌‘আপনার স্ত্রী কয়জন?’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানাডায় ইমিগ্রেশন ব্যবস্থায় পরিবর্তন, চ্যালেঞ্জের মুখে অভিবাসীরা
কানাডায় ইমিগ্রেশন ব্যবস্থায় পরিবর্তন, চ্যালেঞ্জের মুখে অভিবাসীরা

২১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ, এরপরেই প্রধান উপদেষ্টার ভাষণ
বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ, এরপরেই প্রধান উপদেষ্টার ভাষণ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’
যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’

শোবিজ

তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন
তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন

শোবিজ

টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা
টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা

পেছনের পৃষ্ঠা

হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া
হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া

মাঠে ময়দানে

রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই
রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

সমুদ্রবিলাসে প্রভা
সমুদ্রবিলাসে প্রভা

শোবিজ

রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ
রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ

নগর জীবন

জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’
জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’

শোবিজ

চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা
চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা

প্রথম পৃষ্ঠা

পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান
পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান

মাঠে ময়দানে

ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়
ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি
নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়
উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে

ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন
ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন

দেশগ্রাম

নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি
নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি

নগর জীবন

আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের
আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের

পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে
নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে

নগর জীবন

একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য
একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা
ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ
বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টা মূল দলিল থেকে বহু দূরে সরে গেছেন
প্রধান উপদেষ্টা মূল দলিল থেকে বহু দূরে সরে গেছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

সংসদ নির্বাচনের দিনেই গণভোট
সংসদ নির্বাচনের দিনেই গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

হাই কোর্টের সামনে ড্রামে খণ্ডবিখণ্ড লাশ
হাই কোর্টের সামনে ড্রামে খণ্ডবিখণ্ড লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে যাত্রা শুরু করল বিশ্ববিখ্যাত আইসক্রিম ব্র্যান্ড বাসকিন-রবিনস
বাংলাদেশে যাত্রা শুরু করল বিশ্ববিখ্যাত আইসক্রিম ব্র্যান্ড বাসকিন-রবিনস

নগর জীবন

ডিপজলের বিরুদ্ধে এবার হত্যাচেষ্টা মামলা
ডিপজলের বিরুদ্ধে এবার হত্যাচেষ্টা মামলা

নগর জীবন

নির্বাচন হতে হবে নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক
নির্বাচন হতে হবে নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক

নগর জীবন