শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২২ জানুয়ারি, ২০২১ আপডেট:

‘শারীরিক অযোগ্যতা’তেই নারীর শ্রেষ্ঠত্ব

প্রভাষ আমিন
প্রিন্ট ভার্সন
‘শারীরিক অযোগ্যতা’তেই নারীর শ্রেষ্ঠত্ব

দিনাজপুরের ফুলবাড়ী উপজেলার আয়েশা সিদ্দিকার লড়াইটা আট বছরের। আমি খুব লজ্জিত এ মহীয়সী নারীর লড়াইটা এত দিন আমার নজর এড়িয়ে গেছে। ১০ জানুয়ারি হাই কোর্টের একটি রায়ের পূর্ণাঙ্গ অংশ প্রকাশিত হওয়ার পর বিষয়টি আমার এবং আরও অনেকের নজরে এসেছে। আয়েশা সিদ্দিকার এ লড়াই কেন আমার নজর এড়িয়ে গেল তা নিয়ে আমি নিজেই নিজের ওপর ক্ষুব্ধ। বিস্তারিত আলোচনায় যাওয়ার আগে আয়েশা সিদ্দিকার লড়াইয়ে একটু চোখ বুলিয়ে আসি। ২০১২ সালে ফুলবাড়ী উপজেলা সাব-রেজিস্ট্রার অফিস নিকাহ রেজিস্ট্রার পদে নিয়োগের জন্য বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে। সে অনুযায়ী আবেদন করেন আয়েশা। ২০১৪ সালে ফুলবাড়িয়া পৌরসভার ৭, ৮ ও ৯ নম্বর ওয়ার্ডের নিকাহ রেজিস্ট্রার হিসেবে তিনজনের নাম প্রস্তাব করে উপদেষ্টা কমিটি এবং প্রস্তাবিত তিনজনই ছিলেন নারী। ওই বছরের ১৬ জুন আইন মন্ত্রণালয় ‘বাংলাদেশের বাস্তব অবস্থার পরিপ্রেক্ষিতে নারীদের দ্বারা নিকাহ রেজিস্ট্রারের দায়িত্ব পালন করা সম্ভব নয়’ মর্মে চিঠি দিয়ে তিন সদস্যের প্যানেল বাতিল করে দেয়। আইন মন্ত্রণালয়ের ওই সিদ্ধান্ত চ্যালেঞ্জ করে হাই কোর্টে রিট করেন ওই প্যানেলের এক নম্বরে থাকা আয়েশা সিদ্দিকা। দীর্ঘ শুনানি শেষে ২০২০ সালের ২৬ ফেব্রুয়ারি রিট খারিজ করে রায় ঘোষণা করে বিচারপতি জুবায়ের রহমান চৌধুরী ও বিচারপতি কাজী জিনাত হকের হাই কোর্ট বেঞ্চ, যাতে বহাল থাকে আইন মন্ত্রণালয়ের সিদ্ধান্ত। গত ১০ জানুয়ারি সে রায়েরই পূর্ণাঙ্গ অংশ প্রকাশিত হয়েছে এবং তুমুল আলোচনার জন্ম দিয়েছে।

হাই কোর্ট নিশ্চয়ই নানা বিষয় পর্যালোচনা করেই রায় দিয়েছে। তবু বাংলাদেশে রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করার সুযোগ আছে। নিম্ন আদালতের রায়ের বিরুদ্ধে হাই কোর্টে, হাই কোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে সুপ্রিম কোর্টে আপিল করা যায়। এমনকি সুপ্রিম কোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে রিভিউ করার সুযোগ আছে। তার মানে যে কোনো রায় মানা না মানা, ভালো লাগা না লাগার অধিকার সবার আছে। আমিও খুব বিনয়ের সঙ্গে হাই কোর্টের রায়ের প্রতি আমার ভিন্নমত জানিয়ে রাখছি। রায়ের পর্যবেক্ষণে নারীদের নিকাহ রেজিস্ট্রার পদে অযোগ্যতা হিসেবে দুটি মূল কারণ উল্লেখ করা হয়েছে- ১. নারীরা মাসের একটি নির্দিষ্ট সময় ‘ফিজিক্যাল ডিসকোয়ালিফেশনে’ থাকেন। সে ক্ষেত্রে মুসলিম বিয়ে হচ্ছে একটি ধর্মীয় অনুষ্ঠান এবং বাংলাদেশে বেশির ভাগ বিয়ের অনুষ্ঠান মসজিদে অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে। ওই সময়ে নারীরা মসজিদে প্রবেশ করতে পারেন না এবং তারা নামাজও পড়তে পারেন না। সুতরাং বিয়ে যেহেতু একটা ধর্মীয় অনুষ্ঠান সেহেতু এ বাস্তবতার পরিপ্রেক্ষিতে বাংলাদেশে নারীদের দিয়ে নিকাহ রেজিস্ট্রারের দায়িত্ব পালন সম্ভব নয়।

২. একজন নারী একজন মুসলিম ম্যারেজ রেজিস্ট্রার হতে হলে কিছু কিছু কার্যক্রম করতে হয়। রাত-বিরাতে বিয়ের অনুষ্ঠান হতে পারে। নারী হিসেবে সব জায়গায় যেতে পারবেন না। রায়ের পর্যবেক্ষণের ব্যাপারে আলোচনার আগে দুটি প্রসঙ্গে আলোচনা করে নেওয়া ভালো। প্রথম কথা হলো বাংলাদেশের সংবিধান সব নাগরিকের সমান অধিকার নিশ্চিত করেছে। সংবিধানের ২৯(১) অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে, ‘প্রজাতন্ত্রের কর্মে নিয়োগ বা পদ-লাভের ক্ষেত্রে সব নাগরিকের জন্য সুযোগের সমতা থাকিবে।’ আর ২৯(২) অনুচ্ছেদে লেখা আছে, ‘কেবল ধর্ম, গোষ্ঠী, বর্ণ,  নারী-পুরুষভেদ বা জন্মস্থানের কারণে কোনো নাগরিক প্রজাতন্ত্রের কর্মে নিয়োগ বা পদ-লাভের অযোগ্য হইবেন না কিংবা সেই ক্ষেত্রে তাহার প্রতি বৈষম্য প্রদর্শন করা যাইবে না।’ সংবিধানের রক্ষা করা হলো উচ্চ আদালদের প্রধান দায়িত্বের একটি। নারীরা নিকাহ রেজিস্ট্রার হতে পারবেন না, হাই কোর্টের এ আদেশকে আমার কাছে সংবিধানের সঙ্গে স্পষ্টতই সাংঘর্ষিক মনে হচ্ছে।

শুধু সংবিধান নয়, বাংলাদেশের প্রচলিত আইনেও নারীকে নির্দিষ্ট কোনো কাজ থেকে বিরত রাখার সুযোগ নেইা। মুসলিম বিবাহ ও তালাক (রেজিস্ট্রিকরণ) আইন, ১৯৭৪ অনুযায়ী ‘সরকার প্রয়োজন অনুযায়ী প্রয়োজনীয়সংখ্যক ব্যক্তিকে নিকাহ নিবন্ধনের অনুমতি দেবেন।’ এই ‘ব্যক্তি’ নারী না পুরুষ তা বলা নেই আইনে। ২০০৯ সালে নিকাহ রেজিস্ট্রার নিয়োগসংক্রান্ত আইন মন্ত্রণালয়ের জারি করা প্রজ্ঞাপনে তিনটি যোগ্যতার কথা বলা ছিল : ১. সরকার স্বীকৃত কোনো বিশ্ববিদ্যালয় বা মাদরাসা বোর্ডের নিবন্ধিত কোনো মাদরাসা থেকে কমপক্ষে আলিম সার্টিফিকেটধারী হতে হবে। ২. বয়স কমপক্ষে ২১ এবং সর্বোচ্চ ৪৫ বছর হতে হবে। ৩. সংশ্লিষ্ট এলাকার বাসিন্দা হতে হবে। আয়েশা সিদ্দিকার এ তিনটি যোগ্যতাই আছে। বরং শিক্ষাগত যোগ্যতা একটু বেশি আছে। সংবিধান, সংশ্লিষ্ট আইন এবং প্রজ্ঞাপন কোথাও নারী-পুরুষ বৈষম্যের কথা বলা নেই। বরং সংবিধানে সুস্পষ্টভাবে সমতার কথা বলা আছে। সেখানে আইন মন্ত্রণালয় কীভাবে তার নিয়োগ আটকে দেয়, কীভাবে বাধা হয়ে দাঁড়ায় হাই কোর্টও?

এবার আসি রায়ের পর্যবেক্ষণে। নিকাহ রেজিস্ট্রার হিসেবে নারীর প্রধান অযোগ্যতা হলো মাসের একটি নির্দিষ্ট সময় তারা ‘ফিজিক্যাল ডিসকোয়ালিফেশন’ মানে শারীরিকভাবে অযোগ্য থাকেন। ওই সময়ে নারীরা মসজিদে প্রবেশ করতে পারেন না এবং তারা নামাজও পড়তে পারেন না। প্রথম কথা হলো, বিয়ে একটি সামাজিক অনুষ্ঠান, ধর্মীয় অনুষ্ঠান নয়। তা ছাড়া বাংলাদেশে মসজিদে বিয়ের অনুষ্ঠান হয় না বললেই চলে। কাজি অফিসে, বাসায় বা কমিউনিটি সেন্টারেই বেশির ভাগ বিয়ে হয়। তাই বিয়ের জন্য মসজিদে যাওয়ার যোগ্যতা-অযোগ্যতার বিষয়টি একেবারেই অবান্তর। মাসের একটা নির্দিষ্ট সময় শারীরিক অযোগ্যতা নারীকে যদি নিকাহ রেজিস্ট্রার হওয়া থেকে আটকায় তাহলে বিয়ের পাত্রী যদি ঋতুমতী হন তাহলে কী হবে? পাত্রীকে বিয়ের আসরে ঢুকতে দেওয়া হবে না? তার চেয়ে বড় কথা হলো, নিকাহ রেজিস্ট্রারের কাজ বিয়ে পড়ানো নয়, বিয়ে রেজিস্ট্রি করা। বাংলাদেশে সাধারণত ‘কাজি’ হিসেবে পরিচিত নিকাহ রেজিস্ট্রাররাই বিয়ে পড়ানোর কাজটি করেন। কিন্তু চাইলেই তিনি তার সহকারীকে পাঠিয়ে বিয়ে পড়ানোর কাজটি করিয়ে নিতে পারবেন। বিয়ের রেজিস্ট্রেশনের বালাম বইয়ে বিয়ে পড়ানো এবং বিয়ে রেজিস্ট্রেশনকারীর স্বাক্ষরের জন্য আলাদা ঘর আছে। তা ছাড়া রেজিস্ট্রেশনটা বিয়ের পর করলেও অসুবিধা নেই। বাংলাদেশের গ্রামাঞ্চলে অনেক বিয়ে রেজিস্ট্রিই হয় না। বিয়ে রেজিস্ট্রির জন্য সরকারের নিয়োগ দেওয়া নিকাহ রেজিস্ট্রাররা দায়িত্বপ্রাপ্ত। কিন্তু বিয়ে পড়ানোর কাজটি যে কেউ করতে পারেন। দুজন সাক্ষীর উপস্থিতিতে যে কেউ বর-কনের সম্মতি নিয়ে তাদের বিয়ে পড়াতে পারেন। ‘কবুল’ মানে আমি সম্মত।

বাংলাদেশে সাধারণত ধর্মীয় জ্ঞানসম্পন্ন কাউকে বিয়ে পড়ানোর দায়িত্ব দেওয়া হয়। কারণ বিয়ে পড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে বর-কনের ভবিষ্যৎ সুখের জীবন কামনা করে আল্লাহর কাছে দোয়াও করা হয়। যে কেউ আল্লাহর কাছে দুই হাত তুলে মোনাজাত করে এ দোয়া করতে পারেন। তাই বিয়ে পড়ানোর জন্য নিকাহ রেজিস্ট্রার নারী না পুরুষ তাতে কিছু যায় আসে না। তার চেয়ে বড় কথা, মাসের কয়েকটা নির্দিষ্ট দিন ঋতুকালীন ‘ফিজিক্যাল ডিসকোয়ালিফেশন’ নারীকে বাংলাদেশে নিকাহ রেজিস্ট্রার হওয়া থেকেই শুধু বিরত রাখতে পেরেছে। শুধু বাংলাদেশ নয়, পৃথিবীর কোথাও শারীরিক এ ‘অযোগ্যতা’ বিয়ে রেজিস্ট্রি ছাড়া আর কোনো কাজে নারীকে আটকে রাখতে পারেনি। বাংলাদেশে প্রধানমন্ত্রী, স্পিকার নারী। নারী বিচারপতি, নারী পুলিশ, নারী সেনাবাহিনী, নারী ডাক্তার সব আছে। ঘোড়ায় চড়া, রিকশা চালানো, গাড়ি চালানো, ট্রেন চালানো, বিমান চালানো, বিমান থেকে লাফ দেওয়া, সাগরে ঝাঁপ দেওয়া, পাহাড়ে চড়া হেন কাজ নেই নারী করতে পারে না। সত্যি কথা বলতে কি, একবিংশ শতাব্দীর এই সময়ে বিশ্বে নারীর কাজ, পুরুষের কাজ বলে আলাদা কিছু নেই। সব কাজ সবাই পারে এবং করেও। পুরুষতান্ত্রিক সমাজব্যবস্থায় নানাভাবে নারীকে দমন করে রাখা হয়। কিন্তু যে কোনো বিচারে নারী পুরুষের চেয়ে শ্রেষ্ঠ। বাংলাদেশের যেসব নারী ঘর সামলান তাদের কাজ আসলে সংসারের চাকরি করা পুরুষের চেয়ে বেশি। আর বাংলাদেশের কর্মজীবী নারীদের তো আমার কাছে মানুষ মনে হয় না। তারা একসঙ্গে দুটি চাকরির সমান পরিশ্রম করেন, যা কোনো পুরুষ কখনো করে না। আমার ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা হলো- নারীরা অনেক বেশি সময়ানুবর্তী, দায়িত্বশীল, কর্মঠ, পরিশ্রমী। পুরুষের চেয়ে নারী শ্রেষ্ঠ, কারণ তিনি গর্ভধারণ করতে পারেন। নারীতেই সভ্যতার বিকাশ, অগ্রগতি, নারীতেই প্রাণের স্পন্দন। আর সভ্যতাকে টিকিয়ে রাখতে এই গর্ভধারণের জন্য নারীকে মাসের নির্দিষ্ট কয়েকটা দিন ‘ফিজিক্যালি ডিসকোয়ালিফাইড’ থাকতে হয়, ঋতুমতী না হলে তিনি গর্ভধারণ করতে পারবেন না। হাই কোর্ট যেটিকে নারীর অযোগ্যতা বলছে সেটাই আসলে নারীর সবচেয়ে বড় যোগ্যতা এবং শ্রেষ্ঠত্বের মাপকাঠি।

হাই কোর্টের পর্যবেক্ষণে নারী নিকাহ রেজিস্ট্রার হলে রাত-বিরাতে বিয়ের অনুষ্ঠানে যেতে পারবেন কিনা সে প্রশ্ন তোলা হয়েছে। হাই কোর্টকে ধন্যবাদ তারা বাংলাদেশের সামাজিক বাস্তবতা বিবেচনায় নিয়েছে। রায় যত ভালোই হোক, সেটা বাস্তবায়ন করতে না পারলে তো লাভ নেই। আমরা বুঝতে পারছি হাই কোর্ট রাত-বিরাতে চলাচলে নারীর নিরাপত্তার বিষয়টি বিবেচনায় নিয়েছে। তবে সামাজিক বাস্তবতার অজুহাতে নারীকে আটকে রাখার কথা গ্রামের মোড়লরা ভাবতে পারে। হাই কোর্ট ঘুণেধরা সমাজের বাস্তবতা বদলে দেবে। রাত-বিরাতে নারীর চলাচলকে নিরুৎসাহিত না করে হাই কোর্ট বরং সরকারকে নির্দেশনা দিতে পারত, নারী-পুরুষ নির্বিশেষে সবার নিরাপদ চলাচল যেন নিশ্চিত করা হয়। রাত-বিরাতে নারী নিরাপদে চলাচল করতে পারবে না, এ ভাবনাটাই আমাদের রাষ্ট্রের এক ধরনের ব্যর্থতা।

সংবিধানে নারী-পুরুষের সমান অধিকারের কথা বলা হয়েছে। কিন্তু আমি সমান অধিকারে নই আমি বিশ্বাস করি ন্যায্য অধিকারে। যুগের পর যুগ পুরুষ নারীকে বঞ্চিত করে রেখেছে। এখন থেকে সমান অধিকার নিশ্চিত করা হলেও তো নারী পিছিয়েই থাকবে। তাই নারীকে বেশি অধিকার দিতে হবে, যাতে তারা দ্রুত পেছনের বঞ্চনা ঠেলে সামনে এগিয়ে আসতে পারে। যেদিন সমান-সমান হবে সেদিন থেকে যেন সমান অধিকার চালু করা হয়। এই যে স্বাধীনতার ৫০ বছর পরও বাংলাদেশে কোনো নারীকে নিকাহ রেজিস্ট্রার পদে নিয়োগ না দিয়ে বঞ্চিত করা হয়েছে। তাই ন্যায্য দাবি হলো, এখন থেকে কিছু দিন নিকাহ রেজিস্ট্রার পদে শুধু নারীদেরই নিয়োগ দেওয়া হোক, যাতে তাদের এত দিনের বঞ্চনার বেদনার কিছুটা উপশম হয়। তার চেয়ে বড় কথা, বিয়ের মতো একটি বিষয় রেজিস্ট্রেশন করার জন্য নারীরাই অগ্রাধিকার পাওয়া উচিত। কারণ আমরা দেখেছি পুরুষ কাজি, পুরুষ সাক্ষী, পুরুষ উকিলের সামনে নারী ‘কবুল’ বলতে সংকোচ বোধ করেন বা নারীর কোনো বক্তব্য থাকলেও তিনি তা মন খুলে বলতে পারে না। তাই বিয়ের আসরে কাজি হিসেবে একজন নারীর উপস্থিতি পাত্রীর জন্য বিষয়টিকে অনেক সহজ করে তুলবে।

রাষ্ট্র, সরকার, উচ্চ আদালত সংবিধান সংরক্ষণ করবে, আইনের সুরক্ষা দেবে। কোনো আইনে বৈষম্য থাকলে তা সংশোধন করবে, নারীর জন্য নতুন কোনো বৈষম্য সৃষ্টি করবে না। এখনো নারীকে সম্পত্তি থেকে বঞ্চিত করা হয়, সাক্ষ্য আইনেও নারীকে পূর্ণাঙ্গ মানুষ হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হয় না। হাই কোর্ট সেখানে নারীকে আরও বেশি আইনি সুরক্ষা দিতে পারে। নারীকে আটকে না রেখে, নারীকে আটকে রাখার মতো আইন থাকলে তা সরিয়ে দেবে।

নিকাহ রেজিস্ট্রার এমন কোনো বড় পদ নয়। নারীরা এর চেয়ে অনেক গুরুত্বপূর্ণ কাজ অনেক দক্ষতার সঙ্গে করছে। তবে নারী বলেই একটা নির্দিষ্ট কাজ কেউ করতে পারবে না, এ ধারণাটা নারীর জন্য অবমাননাকর, মানুষ হিসেবে আমাদের সবার জন্য অমর্যাদাকর। লড়াকু নারী আয়েশা সিদ্দিকা বলছেন, তিনি হাই কোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করবেন। তিনি লড়াই চালিয়ে যাবেন। একজন মানুষ হিসেবে আমি এ লড়াইয়ে আয়েশা সিদ্দিকার পাশে আছি। আয়েশা সিদ্দিকাদের এ ছোট্ট ছোট্ট লড়াই আস্তে আস্তে ভাবনার অচলায়তন ভেঙে দেবে। এমন দিন নিশ্চয়ই আসবে নারী না পুরুষ সে বিবেচনাটা থাকবেই না। সবাইকে বিবেচনা করা হবে মানুষ হিসেবে। মর্যাদায় গড়বে সমতার সমাজ, ন্যায্যতার সমাজ।

            লেখক : সাংবাদিক।

এই বিভাগের আরও খবর
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
সর্বশেষ খবর
টেকনাফে ঘরের দেয়াল ভেঙে এক ব্যক্তিকে তুলে নিল অস্ত্রধারীরা
টেকনাফে ঘরের দেয়াল ভেঙে এক ব্যক্তিকে তুলে নিল অস্ত্রধারীরা

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

জামায়াত আমিরের চট্টগ্রাম সফর শনিবার
জামায়াত আমিরের চট্টগ্রাম সফর শনিবার

৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁপাইনবাবগঞ্জে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৪০
চাঁপাইনবাবগঞ্জে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৪০

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১১
রাজধানীতে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১১

৩১ মিনিট আগে | নগর জীবন

২৬ মাস পর ফিরছেন পল পগবা
২৬ মাস পর ফিরছেন পল পগবা

৫৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার বাতাস আজ ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজ ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তুষারঝড়ে বিপর্যস্ত যুক্তরাজ্য: বন্ধ শত শত স্কুল, বিদ্যুৎহীন বহু এলাকা
তুষারঝড়ে বিপর্যস্ত যুক্তরাজ্য: বন্ধ শত শত স্কুল, বিদ্যুৎহীন বহু এলাকা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন প্রস্তুতি বিষয়ে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর
নির্বাচন প্রস্তুতি বিষয়ে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা
শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির জগন্নাথ হলে ‘সংহতির বাংলাদেশ নাইট ফুটসাল’ টুর্নামেন্টের উদ্বোধন
ঢাবির জগন্নাথ হলে ‘সংহতির বাংলাদেশ নাইট ফুটসাল’ টুর্নামেন্টের উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আড়াল ভেঙে ‌‘সুসংবাদ’ দিলেন মোনালি
আড়াল ভেঙে ‌‘সুসংবাদ’ দিলেন মোনালি

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভর্তির আবেদন
আজ থেকে শুরু হচ্ছে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভর্তির আবেদন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভোর ৫টা না সকাল ৭টা? স্নায়ুতন্ত্র সুস্থ রাখতে কখন ঘুম থেকে উঠবেন?
ভোর ৫টা না সকাল ৭টা? স্নায়ুতন্ত্র সুস্থ রাখতে কখন ঘুম থেকে উঠবেন?

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা
শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভবিষ্যৎ নির্বাচন সুসংহত করবে : খসরু
ভবিষ্যৎ নির্বাচন সুসংহত করবে : খসরু

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত
গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আহান-অনীতকে বলিউডের ‌‘নেক্সট কাপল’ বললেন করণ জোহর
আহান-অনীতকে বলিউডের ‌‘নেক্সট কাপল’ বললেন করণ জোহর

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সকালে ডিম খাবেন কেন
সকালে ডিম খাবেন কেন

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

টানা বর্ষণে ভিয়েতনামে ভয়াবহ বন্যা, ৪১ জনের প্রাণহানি
টানা বর্ষণে ভিয়েতনামে ভয়াবহ বন্যা, ৪১ জনের প্রাণহানি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সার বিতরণ-সংক্রান্ত সমন্বিত নীতিমালা বিষয়ে অবহিতকরণ সভা
সার বিতরণ-সংক্রান্ত সমন্বিত নীতিমালা বিষয়ে অবহিতকরণ সভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তেঁতুলিয়ায় বাড়ছে শীতের দাপট, তাপমাত্রা ১৪.৯ ডিগ্রি
তেঁতুলিয়ায় বাড়ছে শীতের দাপট, তাপমাত্রা ১৪.৯ ডিগ্রি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ নভেম্বর)

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু
২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন
বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ
মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

১৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা
লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’
‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শনিবার ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
শনিবার ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল
মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা