শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২২ জানুয়ারি, ২০২১ আপডেট:

‘শারীরিক অযোগ্যতা’তেই নারীর শ্রেষ্ঠত্ব

প্রভাষ আমিন
প্রিন্ট ভার্সন
‘শারীরিক অযোগ্যতা’তেই নারীর শ্রেষ্ঠত্ব

দিনাজপুরের ফুলবাড়ী উপজেলার আয়েশা সিদ্দিকার লড়াইটা আট বছরের। আমি খুব লজ্জিত এ মহীয়সী নারীর লড়াইটা এত দিন আমার নজর এড়িয়ে গেছে। ১০ জানুয়ারি হাই কোর্টের একটি রায়ের পূর্ণাঙ্গ অংশ প্রকাশিত হওয়ার পর বিষয়টি আমার এবং আরও অনেকের নজরে এসেছে। আয়েশা সিদ্দিকার এ লড়াই কেন আমার নজর এড়িয়ে গেল তা নিয়ে আমি নিজেই নিজের ওপর ক্ষুব্ধ। বিস্তারিত আলোচনায় যাওয়ার আগে আয়েশা সিদ্দিকার লড়াইয়ে একটু চোখ বুলিয়ে আসি। ২০১২ সালে ফুলবাড়ী উপজেলা সাব-রেজিস্ট্রার অফিস নিকাহ রেজিস্ট্রার পদে নিয়োগের জন্য বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে। সে অনুযায়ী আবেদন করেন আয়েশা। ২০১৪ সালে ফুলবাড়িয়া পৌরসভার ৭, ৮ ও ৯ নম্বর ওয়ার্ডের নিকাহ রেজিস্ট্রার হিসেবে তিনজনের নাম প্রস্তাব করে উপদেষ্টা কমিটি এবং প্রস্তাবিত তিনজনই ছিলেন নারী। ওই বছরের ১৬ জুন আইন মন্ত্রণালয় ‘বাংলাদেশের বাস্তব অবস্থার পরিপ্রেক্ষিতে নারীদের দ্বারা নিকাহ রেজিস্ট্রারের দায়িত্ব পালন করা সম্ভব নয়’ মর্মে চিঠি দিয়ে তিন সদস্যের প্যানেল বাতিল করে দেয়। আইন মন্ত্রণালয়ের ওই সিদ্ধান্ত চ্যালেঞ্জ করে হাই কোর্টে রিট করেন ওই প্যানেলের এক নম্বরে থাকা আয়েশা সিদ্দিকা। দীর্ঘ শুনানি শেষে ২০২০ সালের ২৬ ফেব্রুয়ারি রিট খারিজ করে রায় ঘোষণা করে বিচারপতি জুবায়ের রহমান চৌধুরী ও বিচারপতি কাজী জিনাত হকের হাই কোর্ট বেঞ্চ, যাতে বহাল থাকে আইন মন্ত্রণালয়ের সিদ্ধান্ত। গত ১০ জানুয়ারি সে রায়েরই পূর্ণাঙ্গ অংশ প্রকাশিত হয়েছে এবং তুমুল আলোচনার জন্ম দিয়েছে।

হাই কোর্ট নিশ্চয়ই নানা বিষয় পর্যালোচনা করেই রায় দিয়েছে। তবু বাংলাদেশে রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করার সুযোগ আছে। নিম্ন আদালতের রায়ের বিরুদ্ধে হাই কোর্টে, হাই কোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে সুপ্রিম কোর্টে আপিল করা যায়। এমনকি সুপ্রিম কোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে রিভিউ করার সুযোগ আছে। তার মানে যে কোনো রায় মানা না মানা, ভালো লাগা না লাগার অধিকার সবার আছে। আমিও খুব বিনয়ের সঙ্গে হাই কোর্টের রায়ের প্রতি আমার ভিন্নমত জানিয়ে রাখছি। রায়ের পর্যবেক্ষণে নারীদের নিকাহ রেজিস্ট্রার পদে অযোগ্যতা হিসেবে দুটি মূল কারণ উল্লেখ করা হয়েছে- ১. নারীরা মাসের একটি নির্দিষ্ট সময় ‘ফিজিক্যাল ডিসকোয়ালিফেশনে’ থাকেন। সে ক্ষেত্রে মুসলিম বিয়ে হচ্ছে একটি ধর্মীয় অনুষ্ঠান এবং বাংলাদেশে বেশির ভাগ বিয়ের অনুষ্ঠান মসজিদে অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে। ওই সময়ে নারীরা মসজিদে প্রবেশ করতে পারেন না এবং তারা নামাজও পড়তে পারেন না। সুতরাং বিয়ে যেহেতু একটা ধর্মীয় অনুষ্ঠান সেহেতু এ বাস্তবতার পরিপ্রেক্ষিতে বাংলাদেশে নারীদের দিয়ে নিকাহ রেজিস্ট্রারের দায়িত্ব পালন সম্ভব নয়।

২. একজন নারী একজন মুসলিম ম্যারেজ রেজিস্ট্রার হতে হলে কিছু কিছু কার্যক্রম করতে হয়। রাত-বিরাতে বিয়ের অনুষ্ঠান হতে পারে। নারী হিসেবে সব জায়গায় যেতে পারবেন না। রায়ের পর্যবেক্ষণের ব্যাপারে আলোচনার আগে দুটি প্রসঙ্গে আলোচনা করে নেওয়া ভালো। প্রথম কথা হলো বাংলাদেশের সংবিধান সব নাগরিকের সমান অধিকার নিশ্চিত করেছে। সংবিধানের ২৯(১) অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে, ‘প্রজাতন্ত্রের কর্মে নিয়োগ বা পদ-লাভের ক্ষেত্রে সব নাগরিকের জন্য সুযোগের সমতা থাকিবে।’ আর ২৯(২) অনুচ্ছেদে লেখা আছে, ‘কেবল ধর্ম, গোষ্ঠী, বর্ণ,  নারী-পুরুষভেদ বা জন্মস্থানের কারণে কোনো নাগরিক প্রজাতন্ত্রের কর্মে নিয়োগ বা পদ-লাভের অযোগ্য হইবেন না কিংবা সেই ক্ষেত্রে তাহার প্রতি বৈষম্য প্রদর্শন করা যাইবে না।’ সংবিধানের রক্ষা করা হলো উচ্চ আদালদের প্রধান দায়িত্বের একটি। নারীরা নিকাহ রেজিস্ট্রার হতে পারবেন না, হাই কোর্টের এ আদেশকে আমার কাছে সংবিধানের সঙ্গে স্পষ্টতই সাংঘর্ষিক মনে হচ্ছে।

শুধু সংবিধান নয়, বাংলাদেশের প্রচলিত আইনেও নারীকে নির্দিষ্ট কোনো কাজ থেকে বিরত রাখার সুযোগ নেইা। মুসলিম বিবাহ ও তালাক (রেজিস্ট্রিকরণ) আইন, ১৯৭৪ অনুযায়ী ‘সরকার প্রয়োজন অনুযায়ী প্রয়োজনীয়সংখ্যক ব্যক্তিকে নিকাহ নিবন্ধনের অনুমতি দেবেন।’ এই ‘ব্যক্তি’ নারী না পুরুষ তা বলা নেই আইনে। ২০০৯ সালে নিকাহ রেজিস্ট্রার নিয়োগসংক্রান্ত আইন মন্ত্রণালয়ের জারি করা প্রজ্ঞাপনে তিনটি যোগ্যতার কথা বলা ছিল : ১. সরকার স্বীকৃত কোনো বিশ্ববিদ্যালয় বা মাদরাসা বোর্ডের নিবন্ধিত কোনো মাদরাসা থেকে কমপক্ষে আলিম সার্টিফিকেটধারী হতে হবে। ২. বয়স কমপক্ষে ২১ এবং সর্বোচ্চ ৪৫ বছর হতে হবে। ৩. সংশ্লিষ্ট এলাকার বাসিন্দা হতে হবে। আয়েশা সিদ্দিকার এ তিনটি যোগ্যতাই আছে। বরং শিক্ষাগত যোগ্যতা একটু বেশি আছে। সংবিধান, সংশ্লিষ্ট আইন এবং প্রজ্ঞাপন কোথাও নারী-পুরুষ বৈষম্যের কথা বলা নেই। বরং সংবিধানে সুস্পষ্টভাবে সমতার কথা বলা আছে। সেখানে আইন মন্ত্রণালয় কীভাবে তার নিয়োগ আটকে দেয়, কীভাবে বাধা হয়ে দাঁড়ায় হাই কোর্টও?

এবার আসি রায়ের পর্যবেক্ষণে। নিকাহ রেজিস্ট্রার হিসেবে নারীর প্রধান অযোগ্যতা হলো মাসের একটি নির্দিষ্ট সময় তারা ‘ফিজিক্যাল ডিসকোয়ালিফেশন’ মানে শারীরিকভাবে অযোগ্য থাকেন। ওই সময়ে নারীরা মসজিদে প্রবেশ করতে পারেন না এবং তারা নামাজও পড়তে পারেন না। প্রথম কথা হলো, বিয়ে একটি সামাজিক অনুষ্ঠান, ধর্মীয় অনুষ্ঠান নয়। তা ছাড়া বাংলাদেশে মসজিদে বিয়ের অনুষ্ঠান হয় না বললেই চলে। কাজি অফিসে, বাসায় বা কমিউনিটি সেন্টারেই বেশির ভাগ বিয়ে হয়। তাই বিয়ের জন্য মসজিদে যাওয়ার যোগ্যতা-অযোগ্যতার বিষয়টি একেবারেই অবান্তর। মাসের একটা নির্দিষ্ট সময় শারীরিক অযোগ্যতা নারীকে যদি নিকাহ রেজিস্ট্রার হওয়া থেকে আটকায় তাহলে বিয়ের পাত্রী যদি ঋতুমতী হন তাহলে কী হবে? পাত্রীকে বিয়ের আসরে ঢুকতে দেওয়া হবে না? তার চেয়ে বড় কথা হলো, নিকাহ রেজিস্ট্রারের কাজ বিয়ে পড়ানো নয়, বিয়ে রেজিস্ট্রি করা। বাংলাদেশে সাধারণত ‘কাজি’ হিসেবে পরিচিত নিকাহ রেজিস্ট্রাররাই বিয়ে পড়ানোর কাজটি করেন। কিন্তু চাইলেই তিনি তার সহকারীকে পাঠিয়ে বিয়ে পড়ানোর কাজটি করিয়ে নিতে পারবেন। বিয়ের রেজিস্ট্রেশনের বালাম বইয়ে বিয়ে পড়ানো এবং বিয়ে রেজিস্ট্রেশনকারীর স্বাক্ষরের জন্য আলাদা ঘর আছে। তা ছাড়া রেজিস্ট্রেশনটা বিয়ের পর করলেও অসুবিধা নেই। বাংলাদেশের গ্রামাঞ্চলে অনেক বিয়ে রেজিস্ট্রিই হয় না। বিয়ে রেজিস্ট্রির জন্য সরকারের নিয়োগ দেওয়া নিকাহ রেজিস্ট্রাররা দায়িত্বপ্রাপ্ত। কিন্তু বিয়ে পড়ানোর কাজটি যে কেউ করতে পারেন। দুজন সাক্ষীর উপস্থিতিতে যে কেউ বর-কনের সম্মতি নিয়ে তাদের বিয়ে পড়াতে পারেন। ‘কবুল’ মানে আমি সম্মত।

বাংলাদেশে সাধারণত ধর্মীয় জ্ঞানসম্পন্ন কাউকে বিয়ে পড়ানোর দায়িত্ব দেওয়া হয়। কারণ বিয়ে পড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে বর-কনের ভবিষ্যৎ সুখের জীবন কামনা করে আল্লাহর কাছে দোয়াও করা হয়। যে কেউ আল্লাহর কাছে দুই হাত তুলে মোনাজাত করে এ দোয়া করতে পারেন। তাই বিয়ে পড়ানোর জন্য নিকাহ রেজিস্ট্রার নারী না পুরুষ তাতে কিছু যায় আসে না। তার চেয়ে বড় কথা, মাসের কয়েকটা নির্দিষ্ট দিন ঋতুকালীন ‘ফিজিক্যাল ডিসকোয়ালিফেশন’ নারীকে বাংলাদেশে নিকাহ রেজিস্ট্রার হওয়া থেকেই শুধু বিরত রাখতে পেরেছে। শুধু বাংলাদেশ নয়, পৃথিবীর কোথাও শারীরিক এ ‘অযোগ্যতা’ বিয়ে রেজিস্ট্রি ছাড়া আর কোনো কাজে নারীকে আটকে রাখতে পারেনি। বাংলাদেশে প্রধানমন্ত্রী, স্পিকার নারী। নারী বিচারপতি, নারী পুলিশ, নারী সেনাবাহিনী, নারী ডাক্তার সব আছে। ঘোড়ায় চড়া, রিকশা চালানো, গাড়ি চালানো, ট্রেন চালানো, বিমান চালানো, বিমান থেকে লাফ দেওয়া, সাগরে ঝাঁপ দেওয়া, পাহাড়ে চড়া হেন কাজ নেই নারী করতে পারে না। সত্যি কথা বলতে কি, একবিংশ শতাব্দীর এই সময়ে বিশ্বে নারীর কাজ, পুরুষের কাজ বলে আলাদা কিছু নেই। সব কাজ সবাই পারে এবং করেও। পুরুষতান্ত্রিক সমাজব্যবস্থায় নানাভাবে নারীকে দমন করে রাখা হয়। কিন্তু যে কোনো বিচারে নারী পুরুষের চেয়ে শ্রেষ্ঠ। বাংলাদেশের যেসব নারী ঘর সামলান তাদের কাজ আসলে সংসারের চাকরি করা পুরুষের চেয়ে বেশি। আর বাংলাদেশের কর্মজীবী নারীদের তো আমার কাছে মানুষ মনে হয় না। তারা একসঙ্গে দুটি চাকরির সমান পরিশ্রম করেন, যা কোনো পুরুষ কখনো করে না। আমার ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা হলো- নারীরা অনেক বেশি সময়ানুবর্তী, দায়িত্বশীল, কর্মঠ, পরিশ্রমী। পুরুষের চেয়ে নারী শ্রেষ্ঠ, কারণ তিনি গর্ভধারণ করতে পারেন। নারীতেই সভ্যতার বিকাশ, অগ্রগতি, নারীতেই প্রাণের স্পন্দন। আর সভ্যতাকে টিকিয়ে রাখতে এই গর্ভধারণের জন্য নারীকে মাসের নির্দিষ্ট কয়েকটা দিন ‘ফিজিক্যালি ডিসকোয়ালিফাইড’ থাকতে হয়, ঋতুমতী না হলে তিনি গর্ভধারণ করতে পারবেন না। হাই কোর্ট যেটিকে নারীর অযোগ্যতা বলছে সেটাই আসলে নারীর সবচেয়ে বড় যোগ্যতা এবং শ্রেষ্ঠত্বের মাপকাঠি।

হাই কোর্টের পর্যবেক্ষণে নারী নিকাহ রেজিস্ট্রার হলে রাত-বিরাতে বিয়ের অনুষ্ঠানে যেতে পারবেন কিনা সে প্রশ্ন তোলা হয়েছে। হাই কোর্টকে ধন্যবাদ তারা বাংলাদেশের সামাজিক বাস্তবতা বিবেচনায় নিয়েছে। রায় যত ভালোই হোক, সেটা বাস্তবায়ন করতে না পারলে তো লাভ নেই। আমরা বুঝতে পারছি হাই কোর্ট রাত-বিরাতে চলাচলে নারীর নিরাপত্তার বিষয়টি বিবেচনায় নিয়েছে। তবে সামাজিক বাস্তবতার অজুহাতে নারীকে আটকে রাখার কথা গ্রামের মোড়লরা ভাবতে পারে। হাই কোর্ট ঘুণেধরা সমাজের বাস্তবতা বদলে দেবে। রাত-বিরাতে নারীর চলাচলকে নিরুৎসাহিত না করে হাই কোর্ট বরং সরকারকে নির্দেশনা দিতে পারত, নারী-পুরুষ নির্বিশেষে সবার নিরাপদ চলাচল যেন নিশ্চিত করা হয়। রাত-বিরাতে নারী নিরাপদে চলাচল করতে পারবে না, এ ভাবনাটাই আমাদের রাষ্ট্রের এক ধরনের ব্যর্থতা।

সংবিধানে নারী-পুরুষের সমান অধিকারের কথা বলা হয়েছে। কিন্তু আমি সমান অধিকারে নই আমি বিশ্বাস করি ন্যায্য অধিকারে। যুগের পর যুগ পুরুষ নারীকে বঞ্চিত করে রেখেছে। এখন থেকে সমান অধিকার নিশ্চিত করা হলেও তো নারী পিছিয়েই থাকবে। তাই নারীকে বেশি অধিকার দিতে হবে, যাতে তারা দ্রুত পেছনের বঞ্চনা ঠেলে সামনে এগিয়ে আসতে পারে। যেদিন সমান-সমান হবে সেদিন থেকে যেন সমান অধিকার চালু করা হয়। এই যে স্বাধীনতার ৫০ বছর পরও বাংলাদেশে কোনো নারীকে নিকাহ রেজিস্ট্রার পদে নিয়োগ না দিয়ে বঞ্চিত করা হয়েছে। তাই ন্যায্য দাবি হলো, এখন থেকে কিছু দিন নিকাহ রেজিস্ট্রার পদে শুধু নারীদেরই নিয়োগ দেওয়া হোক, যাতে তাদের এত দিনের বঞ্চনার বেদনার কিছুটা উপশম হয়। তার চেয়ে বড় কথা, বিয়ের মতো একটি বিষয় রেজিস্ট্রেশন করার জন্য নারীরাই অগ্রাধিকার পাওয়া উচিত। কারণ আমরা দেখেছি পুরুষ কাজি, পুরুষ সাক্ষী, পুরুষ উকিলের সামনে নারী ‘কবুল’ বলতে সংকোচ বোধ করেন বা নারীর কোনো বক্তব্য থাকলেও তিনি তা মন খুলে বলতে পারে না। তাই বিয়ের আসরে কাজি হিসেবে একজন নারীর উপস্থিতি পাত্রীর জন্য বিষয়টিকে অনেক সহজ করে তুলবে।

রাষ্ট্র, সরকার, উচ্চ আদালত সংবিধান সংরক্ষণ করবে, আইনের সুরক্ষা দেবে। কোনো আইনে বৈষম্য থাকলে তা সংশোধন করবে, নারীর জন্য নতুন কোনো বৈষম্য সৃষ্টি করবে না। এখনো নারীকে সম্পত্তি থেকে বঞ্চিত করা হয়, সাক্ষ্য আইনেও নারীকে পূর্ণাঙ্গ মানুষ হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হয় না। হাই কোর্ট সেখানে নারীকে আরও বেশি আইনি সুরক্ষা দিতে পারে। নারীকে আটকে না রেখে, নারীকে আটকে রাখার মতো আইন থাকলে তা সরিয়ে দেবে।

নিকাহ রেজিস্ট্রার এমন কোনো বড় পদ নয়। নারীরা এর চেয়ে অনেক গুরুত্বপূর্ণ কাজ অনেক দক্ষতার সঙ্গে করছে। তবে নারী বলেই একটা নির্দিষ্ট কাজ কেউ করতে পারবে না, এ ধারণাটা নারীর জন্য অবমাননাকর, মানুষ হিসেবে আমাদের সবার জন্য অমর্যাদাকর। লড়াকু নারী আয়েশা সিদ্দিকা বলছেন, তিনি হাই কোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করবেন। তিনি লড়াই চালিয়ে যাবেন। একজন মানুষ হিসেবে আমি এ লড়াইয়ে আয়েশা সিদ্দিকার পাশে আছি। আয়েশা সিদ্দিকাদের এ ছোট্ট ছোট্ট লড়াই আস্তে আস্তে ভাবনার অচলায়তন ভেঙে দেবে। এমন দিন নিশ্চয়ই আসবে নারী না পুরুষ সে বিবেচনাটা থাকবেই না। সবাইকে বিবেচনা করা হবে মানুষ হিসেবে। মর্যাদায় গড়বে সমতার সমাজ, ন্যায্যতার সমাজ।

            লেখক : সাংবাদিক।

এই বিভাগের আরও খবর
পিটিয়ে হত্যা
পিটিয়ে হত্যা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সুফিসাধক হজরত শাহ মখদুম (রহ.)
সুফিসাধক হজরত শাহ মখদুম (রহ.)
ক্যাথরিনের টার্গেট ছিল খামেনিকে হত্যা
ক্যাথরিনের টার্গেট ছিল খামেনিকে হত্যা
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
ভ্যাকসিন-সংকট
ভ্যাকসিন-সংকট
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
সর্বশেষ খবর
উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬
উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভরপেট খেলেও মোটা হবেন না, জানুন কোন খাবারগুলো নিরাপদ
ভরপেট খেলেও মোটা হবেন না, জানুন কোন খাবারগুলো নিরাপদ

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ
দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

টিএসসিতে রিকশার ভেতরেই মিলল চালকের মরদেহ
টিএসসিতে রিকশার ভেতরেই মিলল চালকের মরদেহ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মাইলফলকের সামনে শান্ত
মাইলফলকের সামনে শান্ত

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ জুলাই)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রেমে ব্যর্থ হলে বাথরুম পরিষ্কার করেন যে অভিনেতা
প্রেমে ব্যর্থ হলে বাথরুম পরিষ্কার করেন যে অভিনেতা

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উদ্দেশে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের নতুন নির্দেশনা
কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উদ্দেশে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের নতুন নির্দেশনা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীকে ভিডিও কলে রেখে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে ভিডিও কলে রেখে স্বামীর আত্মহত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভয়াবহ ঝড়ে ফ্রান্স-ইতালি ট্রেন চলাচল বন্ধ
ভয়াবহ ঝড়ে ফ্রান্স-ইতালি ট্রেন চলাচল বন্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নৌকা থেকে পড়ে নিখোঁজ কিশোরের লাশ উদ্ধার
নৌকা থেকে পড়ে নিখোঁজ কিশোরের লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাঙামাটিতে ফ্ল্যাট থেকে বিচারকের স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
রাঙামাটিতে ফ্ল্যাট থেকে বিচারকের স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘পিআর ইস্যু নিয়ে রাজনীতিতে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না’
‘পিআর ইস্যু নিয়ে রাজনীতিতে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না’

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার
ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ
কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু
এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে শ্রীলঙ্কা
মুস্তাফিজকে নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে শ্রীলঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অভিনয়ের শখ ছেলের, বাধা হয়ে দাঁড়ান উত্তম কুমার!
অভিনয়ের শখ ছেলের, বাধা হয়ে দাঁড়ান উত্তম কুমার!

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইনসাফভিত্তিক মানবিক দেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়: তারেক রহমান
ইনসাফভিত্তিক মানবিক দেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়: তারেক রহমান

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা
অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘাটাইলে গজারি বনে অবৈধ দুই সীসা কারখানা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
ঘাটাইলে গজারি বনে অবৈধ দুই সীসা কারখানা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ পালনে বাউবির কর্মসূচি
‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ পালনে বাউবির কর্মসূচি

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লস অ্যাঞ্জেলেস মাতালেন জেমস
লস অ্যাঞ্জেলেস মাতালেন জেমস

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শাবিপ্রবিতে যুক্ত হচ্ছে নতুন ৩টি দ্বিতল বাস
শাবিপ্রবিতে যুক্ত হচ্ছে নতুন ৩টি দ্বিতল বাস

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে কাঁঠালের বাজার রমরমা, সপ্তাহে বিক্রি অর্ধ কোটি
টাঙ্গাইলে কাঁঠালের বাজার রমরমা, সপ্তাহে বিক্রি অর্ধ কোটি

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?
সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ
বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা
মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া
জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা
স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’
ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার
আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার
কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার

১৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত
ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি
ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র
সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর
যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু
শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন

২২ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের
যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩
যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির
আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প
আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ
৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লুহানস্ক পুরোপুরি রাশিয়ার দখলে?
লুহানস্ক পুরোপুরি রাশিয়ার দখলে?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই
৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তীব্র তাপপ্রবাহে বিপর্যস্ত ইউরোপ, জারি হলো রেড অ্যালার্ট
তীব্র তাপপ্রবাহে বিপর্যস্ত ইউরোপ, জারি হলো রেড অ্যালার্ট

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল
এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল

মাঠে ময়দানে

ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান
ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে
নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের
নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের

পেছনের পৃষ্ঠা

জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা
জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা

প্রথম পৃষ্ঠা

মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ
মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা
মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা

পেছনের পৃষ্ঠা

ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে
ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল
প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে
প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে
স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়
জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল
এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল

নগর জীবন

যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু
যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি
আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না
নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

নগর জীবন

আওয়ামী লীগ সংবাদপত্রের স্বাধীনতা হরণ করেছিল
আওয়ামী লীগ সংবাদপত্রের স্বাধীনতা হরণ করেছিল

নগর জীবন

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল

পেছনের পৃষ্ঠা

সংস্কারের পক্ষে জোট চায় এবি পার্টি
সংস্কারের পক্ষে জোট চায় এবি পার্টি

নগর জীবন

সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই
সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই

নগর জীবন

জুলাই স্মরণে মাসব্যাপী কর্মসূচি
জুলাই স্মরণে মাসব্যাপী কর্মসূচি

নগর জীবন

এক মাস শূন্য বিএমডিএর চেয়ারম্যান পদ
এক মাস শূন্য বিএমডিএর চেয়ারম্যান পদ

নগর জীবন

চট্টগ্রামে ধান-চাল সংগ্রহে রেকর্ড
চট্টগ্রামে ধান-চাল সংগ্রহে রেকর্ড

নগর জীবন

নাসির-তামিমার মামলায় আত্মপক্ষ সমর্থন ১৪ জুলাই
নাসির-তামিমার মামলায় আত্মপক্ষ সমর্থন ১৪ জুলাই

নগর জীবন

এনবিআর সার্ভারে ধীরগতি, বেনাপোলে ব্যাহত আমদানি-রপ্তানি
এনবিআর সার্ভারে ধীরগতি, বেনাপোলে ব্যাহত আমদানি-রপ্তানি

নগর জীবন