শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২১ আপডেট:

টিকা কাহিনী

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
টিকা কাহিনী

নানা রকম টিকা এসেছে কভিড সামাল দিতে। আমার মনে হয় নানা রকম টিকা না এসে এক রকম টিকাই, যে টিকা সবচেয়ে ভালো, সেটিই বিশ্বময় আসা উচিত ছিল। নানা বিজ্ঞানীর নানা মত। সে কারণে টিকাও নানা রকম। আমেরিকায় এ নিয়ে সমস্যা নেই। আমেরিকার দুটো টিকাই আরএনএ টিকা। নতুন ভাবনা, নতুন বিজ্ঞান, নতুন পদ্ধতি, নতুন প্রযুক্তির টিকা। আমেরিকায় দুটো টিকার মধ্যে একটি পছন্দ করার নিয়ম নেই। ভাগ্যে যে টিকা থাকে, সে টিকাই নিতে হবে। আসলে এক অঞ্চলে মডার্না দেওয়া হচ্ছে তো আরেক অঞ্চলে ফাইজার দেওয়া হচ্ছে। টিকা পছন্দ করতে পার না, কিন্তু অঞ্চল পছন্দ করতে পার। যে টিকা পছন্দ কর, সে টিকা যে অঞ্চলে দেওয়া হচ্ছে, সে অঞ্চল পছন্দ করে চলে যাও সেখানে সেই টিকা নিতে। মানুষ মডার্নার টিকা নিলেও যা, ফাইজারের টিকা নিলেও তা। দুটোই কাজ করবে শতকরা ৯৫ ভাগ। দুটোই একই নিয়মে তৈরি। সংরক্ষণের জন্য তাপমাত্রার তফাৎ ছাড়া অন্য তফাৎ মূলত নেই।

পছন্দ করার সুযোগও অন্যান্য দেশে নেই। ব্রিটেনের কথাই ধরি। সেখানে দুটো টিকা আছে। একটি যুক্তরাজ্যে তৈরি আস্ট্রাজেনেকার অক্সফোর্ড টিকা। দ্বিতীয় টিকাটি ফাইজারের টিকা, যেটি যুক্তরাষ্ট্রের কাছ থেকে কিনে নিয়েছে যুক্তরাজ্য। এখন যুক্তরাজ্যের সাধারণ জনগণ দুই টিকাকে দুই নামে ডাকে। অক্সফোর্ড টিকাকে ‘ইংলিশ টিকা’, আর ফাইজারকে ‘পশ টিকা’। সবাই পশ টিকা নিতে চায়। কিন্তু সবাইকে তো পশ টিকা দেওয়া সম্ভব নয়। সবাই পশ টিকা নিলে পশ টিকার অঞ্চল উপচে উঠবে, ইংলিশ টিকার বদনাম হবে। তা ছাড়া টিকার অপ্রতুলতা তো আছেই। যেটি যখন হাতে আসছে, সেটিই জনতাকে দেওয়ার ব্যবস্থা হচ্ছে। প্রথম-বিশ্ব টিকা চাইছে, কিন্তু তড়িঘড়ি পাচ্ছে না- কারখানা থেকে তৈরি হয়ে আসার অপেক্ষা করছে। তৃতীয় বিশ্বে অবশ্য টিকা এত প্রচুর এসেছে যে টিকার অভাবে হাত গুটিয়ে বসে থাকতে হচ্ছে না।

পৃথিবীর ৮০ ভাগ মানুষ টিকা না নিলে হার্ড ইমিউনিটি সৃষ্টি হবে না। আমরা হার্ড ইমিউনিটির অপেক্ষা করছি। এ ছাড়া এই ভাইরাসকে হঠানো প্রায় অসম্ভব। যে হারে এ রূপ আর চরিত্র পাল্টাচ্ছে, যে হারে মিউটেট করছে, তা ভয়ঙ্কর। করোনাভাইরাসের চেয়ে আরও পাঁচ গুণ বেশি এর সর্বনাশ করার শক্তি। এর মধ্যেই এই ভ্যারিয়েন্ট দেখা গেছে যুক্তরাজ্যে, দেখা গেছে ব্রাজিলে, দক্ষিণ আফ্রিকায়। এদিকে আমাদের উপমহাদেশেও সর্বনাশা ভ্যারিয়েন্ট ঢুকে গেছে। দক্ষিণ আফ্রিকা আর ব্রাজিলের ভ্যারিয়েন্টই ঢুকেছে। ঢুকে ভারতের মহারাষ্ট্রে, কেরালায়, তেলেঙ্গানায় দিব্যি নাচানাচি করছে। ভারতের ভয়ানক ভিড়ের মধ্যে এই ভাইরাস যদি আগুনের মতো ছড়িয়ে যায়, তবে একে রুখবে কে? ভারতে যে দুটো টিকা দেওয়া হচ্ছে, কোনোটিই তো ভ্যারিয়েন্টের টিকিটি স্পর্শ করতে পারবে না। ভারতের দুটো টিকার মধ্যে একটি ভারতেই ভারত-বায়োটেকের বানানো কোভ্যাক্সিন, আর একটি আস্ট্রাজেনেকার সেই অক্সফোর্ড টিকা, নাম কভিশিল্ড। ভারতেও মানুষের টিকা পছন্দ করার জো নেই। যেটি কপালে আছে সেটিই নিতে হবে। অন্তত সরকারি টিকা কেন্দ্রগুলোতে তো এমনই বলা হচ্ছে। দুটো টিকার মধ্যে ট্রায়াল হয়েছে অক্সফোর্ডের, ট্রায়ালে দেখা গেছে, টিকা কাজ করে ৬২ থেকে ৯০ ভাগ পর্যন্ত। ট্রায়াল হয়নি কোভ্যাক্সিনের। কিন্তু কোভ্যাক্সিন ভাগ্যে থাকলে এটিই নিতে হবে, সবাইকে আপাতত গোপাল হয়ে যেতে হবে। গোপাল বড় ভালো ছেলে, তাহাকে যে টিকা দেওয়া যায় সে টিকাই সে নেয়। কোভ্যাক্সিন দেওয়ায় টপ টপ করে বেশ কিছু মানুষ মারা গেছে। গর্ভবতীকে কোভ্যাক্সিন টিকা দেওয়া যাবে না, অতি বৃদ্ধদের দেওয়া যাবে না, অসুখ-বিসুখ থাকলে দেওয়া যাবে না, রক্ত জমাট না বাঁধার ওষুধ খেলে দেওয়া যাবে না-এসব শর্ত হয়তো মানা হয়নি। ট্রায়াল রাশিয়ার টিকা স্পুটনিকেরও হয়নি। তবে কাজ নাকি করে ৯২ ভাগ পর্যন্ত। কে জানে। আমাদের তো আর উপায় নেই চোখ বন্ধ করে টিকা নেওয়া ছাড়া। টিকা নিলে কী হবে না হবে-ভাবার আর সময় কোথায়। অতিমারী তো কম মানুষকে হত্যা করল না। টিকা যদি জীবন বাঁচায়। বিশ্বে প্রায় একুশ লাখ মানুষের মৃত্যু হয়েছে করোনাভাইরাসে। এক আমেরিকাতেই পাঁচ লাখেরও বেশি মানুষকে করোনা খেলো। প্রথম বিশ্বযুদ্ধে, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে আর ভিয়েতনাম যুদ্ধে আমেরিকার যত মানুষ মারা গিয়েছিল, তার চেয়ে বেশি মারা গেছে এক করোনাভাইরাসের ছোবলে।

মডার্না আর ফাইজার ছাড়া বাজারে যত টিকা আছে, সব পুরনো পদ্ধতিতে তৈরি, মৃত অথবা জীবিত ভাইরাস দিয়ে। কিন্তু ওদের, বিশেষ করে ফাইজারকে সংরক্ষণ করার যে তাপমাত্রা ব্যবহার করতে হবে, তা অনেক দেশের পক্ষে নিয়ন্ত্রণ করা মুশকিল। ভারতের সঙ্গে ফাইজারের একটা চুক্তি হয়েছিল, কী এক অদ্ভুত কারণে সেই চুক্তি নাকচ হয়ে গেছে। মাঝে শুনেছিলাম টাটা নাকি আমেরিকা থেকে মডার্না টিকা নিয়ে আসবে। সে দিনটি কবে আসবে তা কেউ বলতে পারে না। আদৌ আসবে কিনা কে জানে। সেটিও তো আবার মাইনাস কুড়ি ডিগ্রি সেলসিয়াসে রাখতে হয়। কোনো বিজ্ঞানীই জানেন না কী হবে শেষ অবধি, টিকা কতদিন কাজ করবে জানেন না। এত যে রূপ-চরিত্র বদল করছে ভাইরাস- বদল করছে আর শক্তিশালী হচ্ছে, এ থেকেও বা কী করে বাঁচবে মানুষ জানেন না। এই নতুন ভ্যারিয়েন্ট কি আবার মহামারী দেবে, তাও জানেন না। এদিকে আবার টিকা-বিরোধী লোকও বাড়ছে। টিকা-বিরোধীরা টিকা না নিলে কি হার্ড ইমিউনিটি তৈরি হবে, তাও জানেন না। টিকাই বা শরীরে কোনো সমস্যা করে কি না ভবিষ্যতে তাও জানেন না। কভিড-১৯ এ যারা আক্রান্ত হয়েছে, তাদের শরীরের কলকব্জা কতটা নষ্ট হলো তাও ঠিক জানা নেই। নতুন ভ্যারিয়েন্ট দ্বারা শিশুরা কেন আক্রান্ত হচ্ছে বেশি, জানা নেই। এসব দেখে আমরা যদি উদ্বিগ্ন হই, বুঝে না পাই কী করা উচিত, আমরা যদি হতাশায় ডুবে যাই- তবে অবাক হওয়ার কি কিছু আছে?

করোনাভাইরাস গত এক বছর থেকে আমাদের হাড়ে হাড়ে বুঝিয়ে দিচ্ছে আমরা সবাই এক পৃথিবীর সন্তান। যতই আমরা দেয়াল তুলি ভূখন্ডে, যতই আমরা ধনী গরিবে, উন্নত অনুন্নতয়, সাদা কালোয়, শিক্ষিত অশিক্ষিতয় পৃথিবী ভাগ করি- ভাইরাস এসে আমাদের সবাইকে এক কাতারে দাঁড় করিয়ে দেয়। আমাদের জীবন একই রকম তছনছ করে দেয়। আমরা সবাই এক হয়ে যাই দুর্যোগে দুঃসময়ে। কিন্তু যত আমাদের এক হওয়ার দরকার ছিল, তত কি আসলেই হয়েছি?

টিকা বেচাকেনা চলছে। রাশিয়ার যে স্পুটনিক-ভি টিকাকে মানুষ সন্দেহের চোখে দেখত, বিখ্যাত মেডিক্যাল জার্নাল ল্যানসেট একে সায় দেওয়ার পর রাশিয়া এখন বিশ্বময় স্পুটনিক-ভি’র কোটি কোটি ডোজ দিব্যি বিক্রি করে চলেছে। লাতিন আমেরিকায় এখন আমেরিকার টিকার চেয়ে রাশিয়ার টিকা কেনার ধুম চলছে। শুধু রাশিয়ার নয়, চীনের সিনোভ্যাক আর সিনোফার্মও কিনছে ওরা। এতে ক্ষুব্ধ কারা? অবশ্যই আমেরিকা। আমেরিকার গায়ের সঙ্গে লেপ্টে আছো, নামও আমেরিকা ধারণ করে আছো, আর কিনছো দূর দেশের সন্দেহজনক টিকা, যে টিকাকে প্রথম বলা হয়েছে ৯০ ভাগ কাজ করে, আবার কিছুদিন পর বলা হয়েছে ৯২ ভাগ। এ তো মোটেও বিজ্ঞানসম্মত ব্যবহার নয়। রাশিয়ার টিকার কোনো ট্রায়ালই হয়নি, যেখানে ট্রায়ালের পুঙ্খানুপুঙ্খ ফল প্রকাশ করতে হয়, তারপর ফল ভালো হলে টিকা অনুমোদন পায় মানুষের ব্যবহারের জন্য। লাতিন আমেরিকা শুধু নয়, ইউরোপের হাঙ্গেরিও কিনছে রাশিয়ার টিকা। যেখানে স্পুটনিক-ভি বের হওয়ার পর রাশিয়ার অধিকাংশ নাগরিকই ঘোষণা করেছিল তারা স্পুটনিক-ভি টিকা নেবে না, সেখানে বাইরের দেশ এত ঝুঁকলো কেন রাশিয়ার টিকার দিকে। এমনকী চীনের টিকার দিকে? এর কারণও কিছু বের করা গেছে। মডার্না আর ফাইজারের বিরুদ্ধে নাকি কিছু প্রচারণা চলেছে ওসব দেশে। ধারণা করা হচ্ছে রাশিয়া এবং চীনই প্রচারণার ষড়যন্ত্র করেছে।

কে আগে টিকা বানাতে পারে, কে আগে টিকা বেচতে পারে- রীতিমতো প্রতিযোগিতা চলছে। এই প্রতিযোগিতা দেখলে মনে হয় আমরা মানুষ, মানুষের চরিত্র এমনই, পৃথিবী শ্মশান হয়ে গেলেও মানুষ তার চরিত্র বদলাবে না। ঠান্ডা যুদ্ধ কে বলেছে শেষ হয়েছে!

মানুষ শুধু স্বার্থপর আর কুচক্রীই নয়, মানুষ উদারও, মহানও। মানুষ মানুষকে বাঁচাতে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়ে। সারা পৃথিবীর কম ডাক্তার আর কম নার্স প্রাণ দেয়নি, শুধু কভিড থেকে রোগীকে বাঁচাতে গিয়ে নিজে কভিডে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুবরণ করেছে। তবে এই দুর্যোগের সময় টিকা বেচে লাভবান যে হতে চায় হোক, টিকা যেন কার্যকরী এবং নিরাপদ হয়। আমাদের বিশ্বাস নিয়ে ছিনিমিনি না খেলে আমাদের যেন বাঁচতে সাহায্য করে, আমরা বাঁচলেই তো প্রজাতি বাঁচবে। হতভাগা প্রজাতির প্রতি যত রাগ হয়, তারও চেয়ে বেশি মায়া হয়।

            লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

এই বিভাগের আরও খবর
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
নির্বাচন ও গণভোট
নির্বাচন ও গণভোট
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
মবের দৌরাত্ম্য
মবের দৌরাত্ম্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
সর্বশেষ খবর
‘‌বিএনপি ক্ষমতায় গেলে নারীদের প্রতিষ্ঠিত করতে নানা উদ্যোগ নেওয়া হবে’
‘‌বিএনপি ক্ষমতায় গেলে নারীদের প্রতিষ্ঠিত করতে নানা উদ্যোগ নেওয়া হবে’

এই মাত্র | রাজনীতি

জাতি একটি সুষ্ঠু সুন্দর অবাধ নির্বাচনের জন্য অপেক্ষা করছে: দুলু
জাতি একটি সুষ্ঠু সুন্দর অবাধ নির্বাচনের জন্য অপেক্ষা করছে: দুলু

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লড়াই এখনো শেষ হয়নি : সেলিমা রহমান
লড়াই এখনো শেষ হয়নি : সেলিমা রহমান

৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

মিরপুরে বিআরটিএ এলাকায় ককটেল বিস্ফোরণ
মিরপুরে বিআরটিএ এলাকায় ককটেল বিস্ফোরণ

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘আগামী নির্বাচনে নোয়াখালীর ৬টি আসন বিএনপিকে উপহার দেওয়া হবে’
‘আগামী নির্বাচনে নোয়াখালীর ৬টি আসন বিএনপিকে উপহার দেওয়া হবে’

৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

হাতিরঝিলে ককটেল বিস্ফোরণ, মোটরসাইকেলে আগুন
হাতিরঝিলে ককটেল বিস্ফোরণ, মোটরসাইকেলে আগুন

১৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

৩১ দফা রাষ্ট্রের পুনর্গঠনের সার্বজনীন নির্দেশনা: মনিরুল হক
৩১ দফা রাষ্ট্রের পুনর্গঠনের সার্বজনীন নির্দেশনা: মনিরুল হক

২০ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

সিলেটে বিপুল পরিমাণ মাদক ধ্বংস
সিলেটে বিপুল পরিমাণ মাদক ধ্বংস

২১ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

নারায়ণগঞ্জে প্রকাশ্যে গুলি, যুবক আহত
নারায়ণগঞ্জে প্রকাশ্যে গুলি, যুবক আহত

২৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

নোয়াখালী বিভাগ হলে দেশের চিত্র পাল্টে যাবে : বরকত উল্লাহ বুলু
নোয়াখালী বিভাগ হলে দেশের চিত্র পাল্টে যাবে : বরকত উল্লাহ বুলু

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফজলুর রহমান মেমোরিয়াল কলেজের দুই যুগ পূর্তিতে বর্ণাঢ্য আয়োজন
ফজলুর রহমান মেমোরিয়াল কলেজের দুই যুগ পূর্তিতে বর্ণাঢ্য আয়োজন

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সোনারগাঁয়ে তাঁতী দলের আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা
সোনারগাঁয়ে তাঁতী দলের আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা

৩৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘নিরাপত্তার স্বার্থে’ জাবিতে রাত ১০টার পর যেকোনো অনুষ্ঠান নিষিদ্ধ
‘নিরাপত্তার স্বার্থে’ জাবিতে রাত ১০টার পর যেকোনো অনুষ্ঠান নিষিদ্ধ

৩৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

‘ধানের শীষে ভোট দিয়ে দেশকে রক্ষা করুন’
‘ধানের শীষে ভোট দিয়ে দেশকে রক্ষা করুন’

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোংলায় জামায়াতে ইসলামীর ওলামা সম্মেলন অনুষ্ঠিত
মোংলায় জামায়াতে ইসলামীর ওলামা সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সরাইলে দুই গোষ্ঠীর সংঘর্ষ, আহত ২০
সরাইলে দুই গোষ্ঠীর সংঘর্ষ, আহত ২০

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কাতারের মধ্যস্থতায় শান্তিচুক্তির পথে কঙ্গো ও এম২৩ বিদ্রোহীরা
কাতারের মধ্যস্থতায় শান্তিচুক্তির পথে কঙ্গো ও এম২৩ বিদ্রোহীরা

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বনাথে বিনামূল্যে চিকিৎসাসেবা পেলেন দুই সহস্রাধিক মানুষ
বিশ্বনাথে বিনামূল্যে চিকিৎসাসেবা পেলেন দুই সহস্রাধিক মানুষ

৫৩ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

বারী সিদ্দিকীর জন্মদিনে কেক কাটলেন হিমু পাঠক আড্ডার সদস্যরা
বারী সিদ্দিকীর জন্মদিনে কেক কাটলেন হিমু পাঠক আড্ডার সদস্যরা

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তফসিলের আগে লটারির মাধ্যমে মাঠ প্রশাসনকে আবারও ঢেলে সাজাবে সরকার
তফসিলের আগে লটারির মাধ্যমে মাঠ প্রশাসনকে আবারও ঢেলে সাজাবে সরকার

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

শার্শায় ধানের শীষের প্রার্থী তৃপ্তির উঠান বৈঠক
শার্শায় ধানের শীষের প্রার্থী তৃপ্তির উঠান বৈঠক

৫৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

দিনাজপুরে জামায়াত প্রার্থীর মোটরসাইকেল র‌্যালি
দিনাজপুরে জামায়াত প্রার্থীর মোটরসাইকেল র‌্যালি

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নতুন কুঁড়ির শিশুশিল্পীরা খ্যাতি অর্জন করবে: তথ্য উপদেষ্টা
নতুন কুঁড়ির শিশুশিল্পীরা খ্যাতি অর্জন করবে: তথ্য উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দলের দুর্দিনে রোজি কবির ছিলেন ভরসা : খসরু
দলের দুর্দিনে রোজি কবির ছিলেন ভরসা : খসরু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সিডরে ক্ষতিগ্রস্ত বেড়িবাঁধগুলো আজও পুনর্নির্মাণ হয়নি
সিডরে ক্ষতিগ্রস্ত বেড়িবাঁধগুলো আজও পুনর্নির্মাণ হয়নি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ
যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বনাথে মোক্তার আলী ফাউন্ডেশনের বৃত্তি পরীক্ষা সম্পন্ন
বিশ্বনাথে মোক্তার আলী ফাউন্ডেশনের বৃত্তি পরীক্ষা সম্পন্ন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে
আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাসের চাকায় পিষ্ট হয়ে নিহত ১
বাসের চাকায় পিষ্ট হয়ে নিহত ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে মান্নানের গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়
পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়

২৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত
ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান
চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম
সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই

১৯ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল
একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার
এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার
বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার

দেশগ্রাম

শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ
শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ

শনিবারের সকাল

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে
কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে
একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

আমাদের সবাইকে ভালো মানুষ হতে হবে
আমাদের সবাইকে ভালো মানুষ হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা