শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২১ আপডেট:

টিকা কাহিনী

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
টিকা কাহিনী

নানা রকম টিকা এসেছে কভিড সামাল দিতে। আমার মনে হয় নানা রকম টিকা না এসে এক রকম টিকাই, যে টিকা সবচেয়ে ভালো, সেটিই বিশ্বময় আসা উচিত ছিল। নানা বিজ্ঞানীর নানা মত। সে কারণে টিকাও নানা রকম। আমেরিকায় এ নিয়ে সমস্যা নেই। আমেরিকার দুটো টিকাই আরএনএ টিকা। নতুন ভাবনা, নতুন বিজ্ঞান, নতুন পদ্ধতি, নতুন প্রযুক্তির টিকা। আমেরিকায় দুটো টিকার মধ্যে একটি পছন্দ করার নিয়ম নেই। ভাগ্যে যে টিকা থাকে, সে টিকাই নিতে হবে। আসলে এক অঞ্চলে মডার্না দেওয়া হচ্ছে তো আরেক অঞ্চলে ফাইজার দেওয়া হচ্ছে। টিকা পছন্দ করতে পার না, কিন্তু অঞ্চল পছন্দ করতে পার। যে টিকা পছন্দ কর, সে টিকা যে অঞ্চলে দেওয়া হচ্ছে, সে অঞ্চল পছন্দ করে চলে যাও সেখানে সেই টিকা নিতে। মানুষ মডার্নার টিকা নিলেও যা, ফাইজারের টিকা নিলেও তা। দুটোই কাজ করবে শতকরা ৯৫ ভাগ। দুটোই একই নিয়মে তৈরি। সংরক্ষণের জন্য তাপমাত্রার তফাৎ ছাড়া অন্য তফাৎ মূলত নেই।

পছন্দ করার সুযোগও অন্যান্য দেশে নেই। ব্রিটেনের কথাই ধরি। সেখানে দুটো টিকা আছে। একটি যুক্তরাজ্যে তৈরি আস্ট্রাজেনেকার অক্সফোর্ড টিকা। দ্বিতীয় টিকাটি ফাইজারের টিকা, যেটি যুক্তরাষ্ট্রের কাছ থেকে কিনে নিয়েছে যুক্তরাজ্য। এখন যুক্তরাজ্যের সাধারণ জনগণ দুই টিকাকে দুই নামে ডাকে। অক্সফোর্ড টিকাকে ‘ইংলিশ টিকা’, আর ফাইজারকে ‘পশ টিকা’। সবাই পশ টিকা নিতে চায়। কিন্তু সবাইকে তো পশ টিকা দেওয়া সম্ভব নয়। সবাই পশ টিকা নিলে পশ টিকার অঞ্চল উপচে উঠবে, ইংলিশ টিকার বদনাম হবে। তা ছাড়া টিকার অপ্রতুলতা তো আছেই। যেটি যখন হাতে আসছে, সেটিই জনতাকে দেওয়ার ব্যবস্থা হচ্ছে। প্রথম-বিশ্ব টিকা চাইছে, কিন্তু তড়িঘড়ি পাচ্ছে না- কারখানা থেকে তৈরি হয়ে আসার অপেক্ষা করছে। তৃতীয় বিশ্বে অবশ্য টিকা এত প্রচুর এসেছে যে টিকার অভাবে হাত গুটিয়ে বসে থাকতে হচ্ছে না।

পৃথিবীর ৮০ ভাগ মানুষ টিকা না নিলে হার্ড ইমিউনিটি সৃষ্টি হবে না। আমরা হার্ড ইমিউনিটির অপেক্ষা করছি। এ ছাড়া এই ভাইরাসকে হঠানো প্রায় অসম্ভব। যে হারে এ রূপ আর চরিত্র পাল্টাচ্ছে, যে হারে মিউটেট করছে, তা ভয়ঙ্কর। করোনাভাইরাসের চেয়ে আরও পাঁচ গুণ বেশি এর সর্বনাশ করার শক্তি। এর মধ্যেই এই ভ্যারিয়েন্ট দেখা গেছে যুক্তরাজ্যে, দেখা গেছে ব্রাজিলে, দক্ষিণ আফ্রিকায়। এদিকে আমাদের উপমহাদেশেও সর্বনাশা ভ্যারিয়েন্ট ঢুকে গেছে। দক্ষিণ আফ্রিকা আর ব্রাজিলের ভ্যারিয়েন্টই ঢুকেছে। ঢুকে ভারতের মহারাষ্ট্রে, কেরালায়, তেলেঙ্গানায় দিব্যি নাচানাচি করছে। ভারতের ভয়ানক ভিড়ের মধ্যে এই ভাইরাস যদি আগুনের মতো ছড়িয়ে যায়, তবে একে রুখবে কে? ভারতে যে দুটো টিকা দেওয়া হচ্ছে, কোনোটিই তো ভ্যারিয়েন্টের টিকিটি স্পর্শ করতে পারবে না। ভারতের দুটো টিকার মধ্যে একটি ভারতেই ভারত-বায়োটেকের বানানো কোভ্যাক্সিন, আর একটি আস্ট্রাজেনেকার সেই অক্সফোর্ড টিকা, নাম কভিশিল্ড। ভারতেও মানুষের টিকা পছন্দ করার জো নেই। যেটি কপালে আছে সেটিই নিতে হবে। অন্তত সরকারি টিকা কেন্দ্রগুলোতে তো এমনই বলা হচ্ছে। দুটো টিকার মধ্যে ট্রায়াল হয়েছে অক্সফোর্ডের, ট্রায়ালে দেখা গেছে, টিকা কাজ করে ৬২ থেকে ৯০ ভাগ পর্যন্ত। ট্রায়াল হয়নি কোভ্যাক্সিনের। কিন্তু কোভ্যাক্সিন ভাগ্যে থাকলে এটিই নিতে হবে, সবাইকে আপাতত গোপাল হয়ে যেতে হবে। গোপাল বড় ভালো ছেলে, তাহাকে যে টিকা দেওয়া যায় সে টিকাই সে নেয়। কোভ্যাক্সিন দেওয়ায় টপ টপ করে বেশ কিছু মানুষ মারা গেছে। গর্ভবতীকে কোভ্যাক্সিন টিকা দেওয়া যাবে না, অতি বৃদ্ধদের দেওয়া যাবে না, অসুখ-বিসুখ থাকলে দেওয়া যাবে না, রক্ত জমাট না বাঁধার ওষুধ খেলে দেওয়া যাবে না-এসব শর্ত হয়তো মানা হয়নি। ট্রায়াল রাশিয়ার টিকা স্পুটনিকেরও হয়নি। তবে কাজ নাকি করে ৯২ ভাগ পর্যন্ত। কে জানে। আমাদের তো আর উপায় নেই চোখ বন্ধ করে টিকা নেওয়া ছাড়া। টিকা নিলে কী হবে না হবে-ভাবার আর সময় কোথায়। অতিমারী তো কম মানুষকে হত্যা করল না। টিকা যদি জীবন বাঁচায়। বিশ্বে প্রায় একুশ লাখ মানুষের মৃত্যু হয়েছে করোনাভাইরাসে। এক আমেরিকাতেই পাঁচ লাখেরও বেশি মানুষকে করোনা খেলো। প্রথম বিশ্বযুদ্ধে, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে আর ভিয়েতনাম যুদ্ধে আমেরিকার যত মানুষ মারা গিয়েছিল, তার চেয়ে বেশি মারা গেছে এক করোনাভাইরাসের ছোবলে।

মডার্না আর ফাইজার ছাড়া বাজারে যত টিকা আছে, সব পুরনো পদ্ধতিতে তৈরি, মৃত অথবা জীবিত ভাইরাস দিয়ে। কিন্তু ওদের, বিশেষ করে ফাইজারকে সংরক্ষণ করার যে তাপমাত্রা ব্যবহার করতে হবে, তা অনেক দেশের পক্ষে নিয়ন্ত্রণ করা মুশকিল। ভারতের সঙ্গে ফাইজারের একটা চুক্তি হয়েছিল, কী এক অদ্ভুত কারণে সেই চুক্তি নাকচ হয়ে গেছে। মাঝে শুনেছিলাম টাটা নাকি আমেরিকা থেকে মডার্না টিকা নিয়ে আসবে। সে দিনটি কবে আসবে তা কেউ বলতে পারে না। আদৌ আসবে কিনা কে জানে। সেটিও তো আবার মাইনাস কুড়ি ডিগ্রি সেলসিয়াসে রাখতে হয়। কোনো বিজ্ঞানীই জানেন না কী হবে শেষ অবধি, টিকা কতদিন কাজ করবে জানেন না। এত যে রূপ-চরিত্র বদল করছে ভাইরাস- বদল করছে আর শক্তিশালী হচ্ছে, এ থেকেও বা কী করে বাঁচবে মানুষ জানেন না। এই নতুন ভ্যারিয়েন্ট কি আবার মহামারী দেবে, তাও জানেন না। এদিকে আবার টিকা-বিরোধী লোকও বাড়ছে। টিকা-বিরোধীরা টিকা না নিলে কি হার্ড ইমিউনিটি তৈরি হবে, তাও জানেন না। টিকাই বা শরীরে কোনো সমস্যা করে কি না ভবিষ্যতে তাও জানেন না। কভিড-১৯ এ যারা আক্রান্ত হয়েছে, তাদের শরীরের কলকব্জা কতটা নষ্ট হলো তাও ঠিক জানা নেই। নতুন ভ্যারিয়েন্ট দ্বারা শিশুরা কেন আক্রান্ত হচ্ছে বেশি, জানা নেই। এসব দেখে আমরা যদি উদ্বিগ্ন হই, বুঝে না পাই কী করা উচিত, আমরা যদি হতাশায় ডুবে যাই- তবে অবাক হওয়ার কি কিছু আছে?

করোনাভাইরাস গত এক বছর থেকে আমাদের হাড়ে হাড়ে বুঝিয়ে দিচ্ছে আমরা সবাই এক পৃথিবীর সন্তান। যতই আমরা দেয়াল তুলি ভূখন্ডে, যতই আমরা ধনী গরিবে, উন্নত অনুন্নতয়, সাদা কালোয়, শিক্ষিত অশিক্ষিতয় পৃথিবী ভাগ করি- ভাইরাস এসে আমাদের সবাইকে এক কাতারে দাঁড় করিয়ে দেয়। আমাদের জীবন একই রকম তছনছ করে দেয়। আমরা সবাই এক হয়ে যাই দুর্যোগে দুঃসময়ে। কিন্তু যত আমাদের এক হওয়ার দরকার ছিল, তত কি আসলেই হয়েছি?

টিকা বেচাকেনা চলছে। রাশিয়ার যে স্পুটনিক-ভি টিকাকে মানুষ সন্দেহের চোখে দেখত, বিখ্যাত মেডিক্যাল জার্নাল ল্যানসেট একে সায় দেওয়ার পর রাশিয়া এখন বিশ্বময় স্পুটনিক-ভি’র কোটি কোটি ডোজ দিব্যি বিক্রি করে চলেছে। লাতিন আমেরিকায় এখন আমেরিকার টিকার চেয়ে রাশিয়ার টিকা কেনার ধুম চলছে। শুধু রাশিয়ার নয়, চীনের সিনোভ্যাক আর সিনোফার্মও কিনছে ওরা। এতে ক্ষুব্ধ কারা? অবশ্যই আমেরিকা। আমেরিকার গায়ের সঙ্গে লেপ্টে আছো, নামও আমেরিকা ধারণ করে আছো, আর কিনছো দূর দেশের সন্দেহজনক টিকা, যে টিকাকে প্রথম বলা হয়েছে ৯০ ভাগ কাজ করে, আবার কিছুদিন পর বলা হয়েছে ৯২ ভাগ। এ তো মোটেও বিজ্ঞানসম্মত ব্যবহার নয়। রাশিয়ার টিকার কোনো ট্রায়ালই হয়নি, যেখানে ট্রায়ালের পুঙ্খানুপুঙ্খ ফল প্রকাশ করতে হয়, তারপর ফল ভালো হলে টিকা অনুমোদন পায় মানুষের ব্যবহারের জন্য। লাতিন আমেরিকা শুধু নয়, ইউরোপের হাঙ্গেরিও কিনছে রাশিয়ার টিকা। যেখানে স্পুটনিক-ভি বের হওয়ার পর রাশিয়ার অধিকাংশ নাগরিকই ঘোষণা করেছিল তারা স্পুটনিক-ভি টিকা নেবে না, সেখানে বাইরের দেশ এত ঝুঁকলো কেন রাশিয়ার টিকার দিকে। এমনকী চীনের টিকার দিকে? এর কারণও কিছু বের করা গেছে। মডার্না আর ফাইজারের বিরুদ্ধে নাকি কিছু প্রচারণা চলেছে ওসব দেশে। ধারণা করা হচ্ছে রাশিয়া এবং চীনই প্রচারণার ষড়যন্ত্র করেছে।

কে আগে টিকা বানাতে পারে, কে আগে টিকা বেচতে পারে- রীতিমতো প্রতিযোগিতা চলছে। এই প্রতিযোগিতা দেখলে মনে হয় আমরা মানুষ, মানুষের চরিত্র এমনই, পৃথিবী শ্মশান হয়ে গেলেও মানুষ তার চরিত্র বদলাবে না। ঠান্ডা যুদ্ধ কে বলেছে শেষ হয়েছে!

মানুষ শুধু স্বার্থপর আর কুচক্রীই নয়, মানুষ উদারও, মহানও। মানুষ মানুষকে বাঁচাতে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়ে। সারা পৃথিবীর কম ডাক্তার আর কম নার্স প্রাণ দেয়নি, শুধু কভিড থেকে রোগীকে বাঁচাতে গিয়ে নিজে কভিডে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুবরণ করেছে। তবে এই দুর্যোগের সময় টিকা বেচে লাভবান যে হতে চায় হোক, টিকা যেন কার্যকরী এবং নিরাপদ হয়। আমাদের বিশ্বাস নিয়ে ছিনিমিনি না খেলে আমাদের যেন বাঁচতে সাহায্য করে, আমরা বাঁচলেই তো প্রজাতি বাঁচবে। হতভাগা প্রজাতির প্রতি যত রাগ হয়, তারও চেয়ে বেশি মায়া হয়।

            লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

এই বিভাগের আরও খবর
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
দারুণ জয়ে বাছাইপর্ব শেষ করল ফ্রান্স
দারুণ জয়ে বাছাইপর্ব শেষ করল ফ্রান্স

৪২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কেইনের জোড়া গোলে শেষ ম্যাচেও জয় ইংল্যান্ডের
কেইনের জোড়া গোলে শেষ ম্যাচেও জয় ইংল্যান্ডের

৪৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইস্তিগফার পাপ মোচন ও আত্মশুদ্ধির মাধ্যম
ইস্তিগফার পাপ মোচন ও আত্মশুদ্ধির মাধ্যম

৫৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

যুক্তরাজ্যে স্থায়ী বসবাসের সুযোগ পেতে থাকতে হবে ২০ বছর!
যুক্তরাজ্যে স্থায়ী বসবাসের সুযোগ পেতে থাকতে হবে ২০ বছর!

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেরানীগঞ্জে ডাম্পিং এলাকায় অগ্নিসংযোগ
কেরানীগঞ্জে ডাম্পিং এলাকায় অগ্নিসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেসির চোখ এখনও বিশ্বকাপে!
মেসির চোখ এখনও বিশ্বকাপে!

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ধামরাইয়ে পার্কিং করা বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন
ধামরাইয়ে পার্কিং করা বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জবি ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক হলেন সেই কারানির্যাতিত খাদিজা
জবি ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক হলেন সেই কারানির্যাতিত খাদিজা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টঙ্গীতে সাউন্ড গ্রেনেড বিস্ফোরণ
টঙ্গীতে সাউন্ড গ্রেনেড বিস্ফোরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তুরস্ক গাজার দায়িত্ব নিতে প্রস্তুত: হাকান ফিদান
তুরস্ক গাজার দায়িত্ব নিতে প্রস্তুত: হাকান ফিদান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা রিজওয়ানার বাসার সামনে ককটেল বিস্ফোরণ
উপদেষ্টা রিজওয়ানার বাসার সামনে ককটেল বিস্ফোরণ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে হস্তক্ষেপ করার অভিযোগ মোদি প্রশাসনের বিরুদ্ধে!
বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে হস্তক্ষেপ করার অভিযোগ মোদি প্রশাসনের বিরুদ্ধে!

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনায় যুবককে গুলি করে ও কুপিয়ে হত্যা
খুলনায় যুবককে গুলি করে ও কুপিয়ে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে আওয়ামী লীগের ৫৭ জনের বিরুদ্ধে নাশকতার মামলা
সিদ্ধিরগঞ্জে আওয়ামী লীগের ৫৭ জনের বিরুদ্ধে নাশকতার মামলা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মধ্য বাড্ডায় বাসে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ
মধ্য বাড্ডায় বাসে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ১৪তম কমিউনিকেশন সামিট  অনুষ্ঠিত
ঢাকায় ১৪তম কমিউনিকেশন সামিট  অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শার্লটে ট্রাম্পের অবৈধ অভিবাসী বিরোধী অভিযান, জনমনে আতঙ্ক
শার্লটে ট্রাম্পের অবৈধ অভিবাসী বিরোধী অভিযান, জনমনে আতঙ্ক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিইউপিতে প্রাইম ব্যাংকের আর্থিক অন্তর্ভুক্তি বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত
বিইউপিতে প্রাইম ব্যাংকের আর্থিক অন্তর্ভুক্তি বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বাংলাদেশ পেনাং রোডশোর মাধ্যমে দক্ষিণ-দক্ষিণ সেমিকন্ডাক্টর সেতুবন্ধন গড়ে তুলছে
বাংলাদেশ পেনাং রোডশোর মাধ্যমে দক্ষিণ-দক্ষিণ সেমিকন্ডাক্টর সেতুবন্ধন গড়ে তুলছে

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আর্মেনিয়াকে ৯ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপে পর্তুগাল, নেভেস ও ফার্নান্দেসের হ্যাটট্রিক
আর্মেনিয়াকে ৯ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপে পর্তুগাল, নেভেস ও ফার্নান্দেসের হ্যাটট্রিক

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিআরটিএ শিশু ও তরুণদের রক্ষায় কাজ করছে: চেয়ারম্যান
বিআরটিএ শিশু ও তরুণদের রক্ষায় কাজ করছে: চেয়ারম্যান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কমওয়ার্ড’র সেরার স্বীকৃতি পেল মাস্টহেড পিআর
কমওয়ার্ড’র সেরার স্বীকৃতি পেল মাস্টহেড পিআর

৪ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

জলবায়ু অর্থায়নের নামে ভয়াবহ ঋণের ফাঁদ
জলবায়ু অর্থায়নের নামে ভয়াবহ ঋণের ফাঁদ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তির দাবিতে ছাত্রশক্তির মশাল মিছিল
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তির দাবিতে ছাত্রশক্তির মশাল মিছিল

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাঙামাটিতে বন্যহাতির আক্রমণে নারী নিহত
রাঙামাটিতে বন্যহাতির আক্রমণে নারী নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে প্রতি ১০ শিশুর চারজনের রক্তে ‘উদ্বেগজনক’ মাত্রায় সিসা
দেশে প্রতি ১০ শিশুর চারজনের রক্তে ‘উদ্বেগজনক’ মাত্রায় সিসা

৪ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

আবুধাবি টি-টেন লিগে খেলার সুযোগে উচ্ছ্বসিত সাইফ
আবুধাবি টি-টেন লিগে খেলার সুযোগে উচ্ছ্বসিত সাইফ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চায়ের আড্ডায় টুকুর গণসংযোগ
চায়ের আড্ডায় টুকুর গণসংযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

১৮ ঘণ্টা আগে | পরবাস

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি
অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি

১০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে

১৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি
গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার
১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীনা বিনিয়োগে বৈশ্বিক রপ্তানিকেন্দ্র হওয়ার বিশাল সম্ভাবনা বাংলাদেশের
চীনা বিনিয়োগে বৈশ্বিক রপ্তানিকেন্দ্র হওয়ার বিশাল সম্ভাবনা বাংলাদেশের

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

দলবদ্ধ ধর্ষণে গ্রেপ্তার
দলবদ্ধ ধর্ষণে গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর

প্রথম পৃষ্ঠা

লিবিয়া উপকূলে ফের নৌকাডুবি
লিবিয়া উপকূলে ফের নৌকাডুবি

পেছনের পৃষ্ঠা

নগদ-ডিআরইউ সেরা রিপোর্টিং পুরস্কার জিতলেন ডেইলি সানের তিন সাংবাদিক
নগদ-ডিআরইউ সেরা রিপোর্টিং পুরস্কার জিতলেন ডেইলি সানের তিন সাংবাদিক

নগর জীবন

গ্যাস সংকটে নাকাল দেশ
গ্যাস সংকটে নাকাল দেশ

নগর জীবন

লোকসানের বোঝা নিয়েই আবার আলু আবাদ
লোকসানের বোঝা নিয়েই আবার আলু আবাদ

দেশগ্রাম

তিন মাসে পাঁচ বার চুরি
তিন মাসে পাঁচ বার চুরি

দেশগ্রাম

সারা দেশে সব ধরনের যানবাহন চলবে
সারা দেশে সব ধরনের যানবাহন চলবে

নগর জীবন

বকেয়া ৫ হাজার কোটি টাকা
বকেয়া ৫ হাজার কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

অবহিতকরণ সভা
অবহিতকরণ সভা

দেশগ্রাম

বেওয়ারিশ জুলাই শহীদদের শনাক্তে বিদেশি ফরেনসিক টিম
বেওয়ারিশ জুলাই শহীদদের শনাক্তে বিদেশি ফরেনসিক টিম

নগর জীবন

বার অ্যাসোসিয়েশনের বিক্ষোভ
বার অ্যাসোসিয়েশনের বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

চিলির নির্বাচনে ডানপন্থিদের প্রভাব বাড়ছে
চিলির নির্বাচনে ডানপন্থিদের প্রভাব বাড়ছে

পূর্ব-পশ্চিম

তথ্যনির্ভর বাংলাদেশ গঠনে ঠাকুরগাঁওয়ে আলোচনা সভা
তথ্যনির্ভর বাংলাদেশ গঠনে ঠাকুরগাঁওয়ে আলোচনা সভা

দেশগ্রাম

ব্যবসায়ীরা বন্ডের অপব্যবহারকারীদের শাস্তি চান
ব্যবসায়ীরা বন্ডের অপব্যবহারকারীদের শাস্তি চান

পেছনের পৃষ্ঠা

আশ্রয়প্রার্থীদের জন্য কঠোর হচ্ছে যুক্তরাজ্য
আশ্রয়প্রার্থীদের জন্য কঠোর হচ্ছে যুক্তরাজ্য

পূর্ব-পশ্চিম