শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২১ আপডেট:

টিকা কাহিনী

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
টিকা কাহিনী

নানা রকম টিকা এসেছে কভিড সামাল দিতে। আমার মনে হয় নানা রকম টিকা না এসে এক রকম টিকাই, যে টিকা সবচেয়ে ভালো, সেটিই বিশ্বময় আসা উচিত ছিল। নানা বিজ্ঞানীর নানা মত। সে কারণে টিকাও নানা রকম। আমেরিকায় এ নিয়ে সমস্যা নেই। আমেরিকার দুটো টিকাই আরএনএ টিকা। নতুন ভাবনা, নতুন বিজ্ঞান, নতুন পদ্ধতি, নতুন প্রযুক্তির টিকা। আমেরিকায় দুটো টিকার মধ্যে একটি পছন্দ করার নিয়ম নেই। ভাগ্যে যে টিকা থাকে, সে টিকাই নিতে হবে। আসলে এক অঞ্চলে মডার্না দেওয়া হচ্ছে তো আরেক অঞ্চলে ফাইজার দেওয়া হচ্ছে। টিকা পছন্দ করতে পার না, কিন্তু অঞ্চল পছন্দ করতে পার। যে টিকা পছন্দ কর, সে টিকা যে অঞ্চলে দেওয়া হচ্ছে, সে অঞ্চল পছন্দ করে চলে যাও সেখানে সেই টিকা নিতে। মানুষ মডার্নার টিকা নিলেও যা, ফাইজারের টিকা নিলেও তা। দুটোই কাজ করবে শতকরা ৯৫ ভাগ। দুটোই একই নিয়মে তৈরি। সংরক্ষণের জন্য তাপমাত্রার তফাৎ ছাড়া অন্য তফাৎ মূলত নেই।

পছন্দ করার সুযোগও অন্যান্য দেশে নেই। ব্রিটেনের কথাই ধরি। সেখানে দুটো টিকা আছে। একটি যুক্তরাজ্যে তৈরি আস্ট্রাজেনেকার অক্সফোর্ড টিকা। দ্বিতীয় টিকাটি ফাইজারের টিকা, যেটি যুক্তরাষ্ট্রের কাছ থেকে কিনে নিয়েছে যুক্তরাজ্য। এখন যুক্তরাজ্যের সাধারণ জনগণ দুই টিকাকে দুই নামে ডাকে। অক্সফোর্ড টিকাকে ‘ইংলিশ টিকা’, আর ফাইজারকে ‘পশ টিকা’। সবাই পশ টিকা নিতে চায়। কিন্তু সবাইকে তো পশ টিকা দেওয়া সম্ভব নয়। সবাই পশ টিকা নিলে পশ টিকার অঞ্চল উপচে উঠবে, ইংলিশ টিকার বদনাম হবে। তা ছাড়া টিকার অপ্রতুলতা তো আছেই। যেটি যখন হাতে আসছে, সেটিই জনতাকে দেওয়ার ব্যবস্থা হচ্ছে। প্রথম-বিশ্ব টিকা চাইছে, কিন্তু তড়িঘড়ি পাচ্ছে না- কারখানা থেকে তৈরি হয়ে আসার অপেক্ষা করছে। তৃতীয় বিশ্বে অবশ্য টিকা এত প্রচুর এসেছে যে টিকার অভাবে হাত গুটিয়ে বসে থাকতে হচ্ছে না।

পৃথিবীর ৮০ ভাগ মানুষ টিকা না নিলে হার্ড ইমিউনিটি সৃষ্টি হবে না। আমরা হার্ড ইমিউনিটির অপেক্ষা করছি। এ ছাড়া এই ভাইরাসকে হঠানো প্রায় অসম্ভব। যে হারে এ রূপ আর চরিত্র পাল্টাচ্ছে, যে হারে মিউটেট করছে, তা ভয়ঙ্কর। করোনাভাইরাসের চেয়ে আরও পাঁচ গুণ বেশি এর সর্বনাশ করার শক্তি। এর মধ্যেই এই ভ্যারিয়েন্ট দেখা গেছে যুক্তরাজ্যে, দেখা গেছে ব্রাজিলে, দক্ষিণ আফ্রিকায়। এদিকে আমাদের উপমহাদেশেও সর্বনাশা ভ্যারিয়েন্ট ঢুকে গেছে। দক্ষিণ আফ্রিকা আর ব্রাজিলের ভ্যারিয়েন্টই ঢুকেছে। ঢুকে ভারতের মহারাষ্ট্রে, কেরালায়, তেলেঙ্গানায় দিব্যি নাচানাচি করছে। ভারতের ভয়ানক ভিড়ের মধ্যে এই ভাইরাস যদি আগুনের মতো ছড়িয়ে যায়, তবে একে রুখবে কে? ভারতে যে দুটো টিকা দেওয়া হচ্ছে, কোনোটিই তো ভ্যারিয়েন্টের টিকিটি স্পর্শ করতে পারবে না। ভারতের দুটো টিকার মধ্যে একটি ভারতেই ভারত-বায়োটেকের বানানো কোভ্যাক্সিন, আর একটি আস্ট্রাজেনেকার সেই অক্সফোর্ড টিকা, নাম কভিশিল্ড। ভারতেও মানুষের টিকা পছন্দ করার জো নেই। যেটি কপালে আছে সেটিই নিতে হবে। অন্তত সরকারি টিকা কেন্দ্রগুলোতে তো এমনই বলা হচ্ছে। দুটো টিকার মধ্যে ট্রায়াল হয়েছে অক্সফোর্ডের, ট্রায়ালে দেখা গেছে, টিকা কাজ করে ৬২ থেকে ৯০ ভাগ পর্যন্ত। ট্রায়াল হয়নি কোভ্যাক্সিনের। কিন্তু কোভ্যাক্সিন ভাগ্যে থাকলে এটিই নিতে হবে, সবাইকে আপাতত গোপাল হয়ে যেতে হবে। গোপাল বড় ভালো ছেলে, তাহাকে যে টিকা দেওয়া যায় সে টিকাই সে নেয়। কোভ্যাক্সিন দেওয়ায় টপ টপ করে বেশ কিছু মানুষ মারা গেছে। গর্ভবতীকে কোভ্যাক্সিন টিকা দেওয়া যাবে না, অতি বৃদ্ধদের দেওয়া যাবে না, অসুখ-বিসুখ থাকলে দেওয়া যাবে না, রক্ত জমাট না বাঁধার ওষুধ খেলে দেওয়া যাবে না-এসব শর্ত হয়তো মানা হয়নি। ট্রায়াল রাশিয়ার টিকা স্পুটনিকেরও হয়নি। তবে কাজ নাকি করে ৯২ ভাগ পর্যন্ত। কে জানে। আমাদের তো আর উপায় নেই চোখ বন্ধ করে টিকা নেওয়া ছাড়া। টিকা নিলে কী হবে না হবে-ভাবার আর সময় কোথায়। অতিমারী তো কম মানুষকে হত্যা করল না। টিকা যদি জীবন বাঁচায়। বিশ্বে প্রায় একুশ লাখ মানুষের মৃত্যু হয়েছে করোনাভাইরাসে। এক আমেরিকাতেই পাঁচ লাখেরও বেশি মানুষকে করোনা খেলো। প্রথম বিশ্বযুদ্ধে, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে আর ভিয়েতনাম যুদ্ধে আমেরিকার যত মানুষ মারা গিয়েছিল, তার চেয়ে বেশি মারা গেছে এক করোনাভাইরাসের ছোবলে।

মডার্না আর ফাইজার ছাড়া বাজারে যত টিকা আছে, সব পুরনো পদ্ধতিতে তৈরি, মৃত অথবা জীবিত ভাইরাস দিয়ে। কিন্তু ওদের, বিশেষ করে ফাইজারকে সংরক্ষণ করার যে তাপমাত্রা ব্যবহার করতে হবে, তা অনেক দেশের পক্ষে নিয়ন্ত্রণ করা মুশকিল। ভারতের সঙ্গে ফাইজারের একটা চুক্তি হয়েছিল, কী এক অদ্ভুত কারণে সেই চুক্তি নাকচ হয়ে গেছে। মাঝে শুনেছিলাম টাটা নাকি আমেরিকা থেকে মডার্না টিকা নিয়ে আসবে। সে দিনটি কবে আসবে তা কেউ বলতে পারে না। আদৌ আসবে কিনা কে জানে। সেটিও তো আবার মাইনাস কুড়ি ডিগ্রি সেলসিয়াসে রাখতে হয়। কোনো বিজ্ঞানীই জানেন না কী হবে শেষ অবধি, টিকা কতদিন কাজ করবে জানেন না। এত যে রূপ-চরিত্র বদল করছে ভাইরাস- বদল করছে আর শক্তিশালী হচ্ছে, এ থেকেও বা কী করে বাঁচবে মানুষ জানেন না। এই নতুন ভ্যারিয়েন্ট কি আবার মহামারী দেবে, তাও জানেন না। এদিকে আবার টিকা-বিরোধী লোকও বাড়ছে। টিকা-বিরোধীরা টিকা না নিলে কি হার্ড ইমিউনিটি তৈরি হবে, তাও জানেন না। টিকাই বা শরীরে কোনো সমস্যা করে কি না ভবিষ্যতে তাও জানেন না। কভিড-১৯ এ যারা আক্রান্ত হয়েছে, তাদের শরীরের কলকব্জা কতটা নষ্ট হলো তাও ঠিক জানা নেই। নতুন ভ্যারিয়েন্ট দ্বারা শিশুরা কেন আক্রান্ত হচ্ছে বেশি, জানা নেই। এসব দেখে আমরা যদি উদ্বিগ্ন হই, বুঝে না পাই কী করা উচিত, আমরা যদি হতাশায় ডুবে যাই- তবে অবাক হওয়ার কি কিছু আছে?

করোনাভাইরাস গত এক বছর থেকে আমাদের হাড়ে হাড়ে বুঝিয়ে দিচ্ছে আমরা সবাই এক পৃথিবীর সন্তান। যতই আমরা দেয়াল তুলি ভূখন্ডে, যতই আমরা ধনী গরিবে, উন্নত অনুন্নতয়, সাদা কালোয়, শিক্ষিত অশিক্ষিতয় পৃথিবী ভাগ করি- ভাইরাস এসে আমাদের সবাইকে এক কাতারে দাঁড় করিয়ে দেয়। আমাদের জীবন একই রকম তছনছ করে দেয়। আমরা সবাই এক হয়ে যাই দুর্যোগে দুঃসময়ে। কিন্তু যত আমাদের এক হওয়ার দরকার ছিল, তত কি আসলেই হয়েছি?

টিকা বেচাকেনা চলছে। রাশিয়ার যে স্পুটনিক-ভি টিকাকে মানুষ সন্দেহের চোখে দেখত, বিখ্যাত মেডিক্যাল জার্নাল ল্যানসেট একে সায় দেওয়ার পর রাশিয়া এখন বিশ্বময় স্পুটনিক-ভি’র কোটি কোটি ডোজ দিব্যি বিক্রি করে চলেছে। লাতিন আমেরিকায় এখন আমেরিকার টিকার চেয়ে রাশিয়ার টিকা কেনার ধুম চলছে। শুধু রাশিয়ার নয়, চীনের সিনোভ্যাক আর সিনোফার্মও কিনছে ওরা। এতে ক্ষুব্ধ কারা? অবশ্যই আমেরিকা। আমেরিকার গায়ের সঙ্গে লেপ্টে আছো, নামও আমেরিকা ধারণ করে আছো, আর কিনছো দূর দেশের সন্দেহজনক টিকা, যে টিকাকে প্রথম বলা হয়েছে ৯০ ভাগ কাজ করে, আবার কিছুদিন পর বলা হয়েছে ৯২ ভাগ। এ তো মোটেও বিজ্ঞানসম্মত ব্যবহার নয়। রাশিয়ার টিকার কোনো ট্রায়ালই হয়নি, যেখানে ট্রায়ালের পুঙ্খানুপুঙ্খ ফল প্রকাশ করতে হয়, তারপর ফল ভালো হলে টিকা অনুমোদন পায় মানুষের ব্যবহারের জন্য। লাতিন আমেরিকা শুধু নয়, ইউরোপের হাঙ্গেরিও কিনছে রাশিয়ার টিকা। যেখানে স্পুটনিক-ভি বের হওয়ার পর রাশিয়ার অধিকাংশ নাগরিকই ঘোষণা করেছিল তারা স্পুটনিক-ভি টিকা নেবে না, সেখানে বাইরের দেশ এত ঝুঁকলো কেন রাশিয়ার টিকার দিকে। এমনকী চীনের টিকার দিকে? এর কারণও কিছু বের করা গেছে। মডার্না আর ফাইজারের বিরুদ্ধে নাকি কিছু প্রচারণা চলেছে ওসব দেশে। ধারণা করা হচ্ছে রাশিয়া এবং চীনই প্রচারণার ষড়যন্ত্র করেছে।

কে আগে টিকা বানাতে পারে, কে আগে টিকা বেচতে পারে- রীতিমতো প্রতিযোগিতা চলছে। এই প্রতিযোগিতা দেখলে মনে হয় আমরা মানুষ, মানুষের চরিত্র এমনই, পৃথিবী শ্মশান হয়ে গেলেও মানুষ তার চরিত্র বদলাবে না। ঠান্ডা যুদ্ধ কে বলেছে শেষ হয়েছে!

মানুষ শুধু স্বার্থপর আর কুচক্রীই নয়, মানুষ উদারও, মহানও। মানুষ মানুষকে বাঁচাতে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়ে। সারা পৃথিবীর কম ডাক্তার আর কম নার্স প্রাণ দেয়নি, শুধু কভিড থেকে রোগীকে বাঁচাতে গিয়ে নিজে কভিডে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুবরণ করেছে। তবে এই দুর্যোগের সময় টিকা বেচে লাভবান যে হতে চায় হোক, টিকা যেন কার্যকরী এবং নিরাপদ হয়। আমাদের বিশ্বাস নিয়ে ছিনিমিনি না খেলে আমাদের যেন বাঁচতে সাহায্য করে, আমরা বাঁচলেই তো প্রজাতি বাঁচবে। হতভাগা প্রজাতির প্রতি যত রাগ হয়, তারও চেয়ে বেশি মায়া হয়।

            লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

এই বিভাগের আরও খবর
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
স্বাধীন বিচার বিভাগ
স্বাধীন বিচার বিভাগ
আবারও ভূমিকম্প
আবারও ভূমিকম্প
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
সর্বশেষ খবর
মালয়েশিয়ায় বন্যা: শাহ আলমের আশেপাশে বেশ কয়েকটি সড়ক বন্ধ, ভ্রমণে ঝুঁকি
মালয়েশিয়ায় বন্যা: শাহ আলমের আশেপাশে বেশ কয়েকটি সড়ক বন্ধ, ভ্রমণে ঝুঁকি

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল রাজধানী জাকার্তা: জাতিসংঘের প্রতিবেদন
বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল রাজধানী জাকার্তা: জাতিসংঘের প্রতিবেদন

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত ব্যক্তির মৃত্যু
যশোরে ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত ব্যক্তির মৃত্যু

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ
ভূমিকম্প সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ

৮ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের সহায়তায় গাইলেন বাপ্পা মজুমদার ও কোনাল
সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের সহায়তায় গাইলেন বাপ্পা মজুমদার ও কোনাল

৯ মিনিট আগে | শোবিজ

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

নবীনগরে শিক্ষার্থীদের সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আলোচনা সভা
নবীনগরে শিক্ষার্থীদের সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আলোচনা সভা

১১ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

নগদ টাকার লেনদেন কমাতে পারলে দুর্নীতি কমে আসবে: গভর্নর
নগদ টাকার লেনদেন কমাতে পারলে দুর্নীতি কমে আসবে: গভর্নর

১৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি
প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি

২৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

অন্যস্বর টরন্টোর আয়োজনে অভিনেত্রী শান্তা ইসলামের সঙ্গে কথোপকথন
অন্যস্বর টরন্টোর আয়োজনে অভিনেত্রী শান্তা ইসলামের সঙ্গে কথোপকথন

২৮ মিনিট আগে | পরবাস

বসুন্ধরা শুভসংঘের ভূমিকম্পে করণীয় বিষয়ে মতবিনিময় সভা
বসুন্ধরা শুভসংঘের ভূমিকম্পে করণীয় বিষয়ে মতবিনিময় সভা

২৯ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বেশ কয়েকজন কমান্ডারকে বরখাস্ত করলেন ইসরায়েলি সেনাপ্রধান
বেশ কয়েকজন কমান্ডারকে বরখাস্ত করলেন ইসরায়েলি সেনাপ্রধান

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ অঞ্চল হবে দক্ষিণ এশিয়া: বিশ্বব্যাংক
বিশ্বের সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ অঞ্চল হবে দক্ষিণ এশিয়া: বিশ্বব্যাংক

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

সাক্ষী না আসায় পিছিয়েছে আবু সাঈদ হত্যা মামলার শুনানি
সাক্ষী না আসায় পিছিয়েছে আবু সাঈদ হত্যা মামলার শুনানি

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ভারতের নতুন প্রধান বিচারপতি কে এই সূর্য কান্ত?
ভারতের নতুন প্রধান বিচারপতি কে এই সূর্য কান্ত?

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রোটিয়াদের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজেও অনিশ্চিত শুভমান গিল
প্রোটিয়াদের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজেও অনিশ্চিত শুভমান গিল

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তাজরিন ট্র্যাজেডির ১৩ বছর পূর্তি, ফুলেল শ্রদ্ধায় স্মরণ
তাজরিন ট্র্যাজেডির ১৩ বছর পূর্তি, ফুলেল শ্রদ্ধায় স্মরণ

৫৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

৭৫ দেশের ২৫০টি সিনেমা নিয়ে ঢাকায় উৎসব
৭৫ দেশের ২৫০টি সিনেমা নিয়ে ঢাকায় উৎসব

৫৯ মিনিট আগে | শোবিজ

তিন আর্জেন্টাইনের দাপটে ফাইনালে মায়ামি
তিন আর্জেন্টাইনের দাপটে ফাইনালে মায়ামি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রস্তাব সংশোধন
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রস্তাব সংশোধন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোর সন্দেহে গণপিটুনীতে যুবক নিহত, আহত ৩
চোর সন্দেহে গণপিটুনীতে যুবক নিহত, আহত ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিডনিতে সাবেক এআইইউবিয়ানদের গ্র্যান্ড রিইউনিয়ন অনুষ্ঠিত
সিডনিতে সাবেক এআইইউবিয়ানদের গ্র্যান্ড রিইউনিয়ন অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন
জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে প্রাইভেটকার ভস্মীভূত
রাজধানীতে প্রাইভেটকার ভস্মীভূত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাউফলে জাল দলিল তৈরির দায়ে যুবকের কারাদণ্ড
বাউফলে জাল দলিল তৈরির দায়ে যুবকের কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৯ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠালো মালয়েশিয়া
৪৯ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠালো মালয়েশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উড়ন্ত ট্যাক্সি নিয়ে দ্বন্দ্ব: আর্চারের বিরুদ্ধে জোবির মামলা
উড়ন্ত ট্যাক্সি নিয়ে দ্বন্দ্ব: আর্চারের বিরুদ্ধে জোবির মামলা

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

অন্তর্বর্তী সরকার ভালো দৃষ্টান্ত রেখে যাবে: পরিবেশ উপদেষ্টা
অন্তর্বর্তী সরকার ভালো দৃষ্টান্ত রেখে যাবে: পরিবেশ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
ভাঙ্গায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ার সাতটি রাজ্যে ভয়াবহ বন্যা, ক্ষতিগ্রস্ত ১১ হাজারের বেশি মানুষ
মালয়েশিয়ার সাতটি রাজ্যে ভয়াবহ বন্যা, ক্ষতিগ্রস্ত ১১ হাজারের বেশি মানুষ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক
খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা
ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?
ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি
ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিটরুটের ১০ উপকারিতা
বিটরুটের ১০ উপকারিতা

২১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা