শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২১ আপডেট:

টিকা কাহিনী

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
টিকা কাহিনী

নানা রকম টিকা এসেছে কভিড সামাল দিতে। আমার মনে হয় নানা রকম টিকা না এসে এক রকম টিকাই, যে টিকা সবচেয়ে ভালো, সেটিই বিশ্বময় আসা উচিত ছিল। নানা বিজ্ঞানীর নানা মত। সে কারণে টিকাও নানা রকম। আমেরিকায় এ নিয়ে সমস্যা নেই। আমেরিকার দুটো টিকাই আরএনএ টিকা। নতুন ভাবনা, নতুন বিজ্ঞান, নতুন পদ্ধতি, নতুন প্রযুক্তির টিকা। আমেরিকায় দুটো টিকার মধ্যে একটি পছন্দ করার নিয়ম নেই। ভাগ্যে যে টিকা থাকে, সে টিকাই নিতে হবে। আসলে এক অঞ্চলে মডার্না দেওয়া হচ্ছে তো আরেক অঞ্চলে ফাইজার দেওয়া হচ্ছে। টিকা পছন্দ করতে পার না, কিন্তু অঞ্চল পছন্দ করতে পার। যে টিকা পছন্দ কর, সে টিকা যে অঞ্চলে দেওয়া হচ্ছে, সে অঞ্চল পছন্দ করে চলে যাও সেখানে সেই টিকা নিতে। মানুষ মডার্নার টিকা নিলেও যা, ফাইজারের টিকা নিলেও তা। দুটোই কাজ করবে শতকরা ৯৫ ভাগ। দুটোই একই নিয়মে তৈরি। সংরক্ষণের জন্য তাপমাত্রার তফাৎ ছাড়া অন্য তফাৎ মূলত নেই।

পছন্দ করার সুযোগও অন্যান্য দেশে নেই। ব্রিটেনের কথাই ধরি। সেখানে দুটো টিকা আছে। একটি যুক্তরাজ্যে তৈরি আস্ট্রাজেনেকার অক্সফোর্ড টিকা। দ্বিতীয় টিকাটি ফাইজারের টিকা, যেটি যুক্তরাষ্ট্রের কাছ থেকে কিনে নিয়েছে যুক্তরাজ্য। এখন যুক্তরাজ্যের সাধারণ জনগণ দুই টিকাকে দুই নামে ডাকে। অক্সফোর্ড টিকাকে ‘ইংলিশ টিকা’, আর ফাইজারকে ‘পশ টিকা’। সবাই পশ টিকা নিতে চায়। কিন্তু সবাইকে তো পশ টিকা দেওয়া সম্ভব নয়। সবাই পশ টিকা নিলে পশ টিকার অঞ্চল উপচে উঠবে, ইংলিশ টিকার বদনাম হবে। তা ছাড়া টিকার অপ্রতুলতা তো আছেই। যেটি যখন হাতে আসছে, সেটিই জনতাকে দেওয়ার ব্যবস্থা হচ্ছে। প্রথম-বিশ্ব টিকা চাইছে, কিন্তু তড়িঘড়ি পাচ্ছে না- কারখানা থেকে তৈরি হয়ে আসার অপেক্ষা করছে। তৃতীয় বিশ্বে অবশ্য টিকা এত প্রচুর এসেছে যে টিকার অভাবে হাত গুটিয়ে বসে থাকতে হচ্ছে না।

পৃথিবীর ৮০ ভাগ মানুষ টিকা না নিলে হার্ড ইমিউনিটি সৃষ্টি হবে না। আমরা হার্ড ইমিউনিটির অপেক্ষা করছি। এ ছাড়া এই ভাইরাসকে হঠানো প্রায় অসম্ভব। যে হারে এ রূপ আর চরিত্র পাল্টাচ্ছে, যে হারে মিউটেট করছে, তা ভয়ঙ্কর। করোনাভাইরাসের চেয়ে আরও পাঁচ গুণ বেশি এর সর্বনাশ করার শক্তি। এর মধ্যেই এই ভ্যারিয়েন্ট দেখা গেছে যুক্তরাজ্যে, দেখা গেছে ব্রাজিলে, দক্ষিণ আফ্রিকায়। এদিকে আমাদের উপমহাদেশেও সর্বনাশা ভ্যারিয়েন্ট ঢুকে গেছে। দক্ষিণ আফ্রিকা আর ব্রাজিলের ভ্যারিয়েন্টই ঢুকেছে। ঢুকে ভারতের মহারাষ্ট্রে, কেরালায়, তেলেঙ্গানায় দিব্যি নাচানাচি করছে। ভারতের ভয়ানক ভিড়ের মধ্যে এই ভাইরাস যদি আগুনের মতো ছড়িয়ে যায়, তবে একে রুখবে কে? ভারতে যে দুটো টিকা দেওয়া হচ্ছে, কোনোটিই তো ভ্যারিয়েন্টের টিকিটি স্পর্শ করতে পারবে না। ভারতের দুটো টিকার মধ্যে একটি ভারতেই ভারত-বায়োটেকের বানানো কোভ্যাক্সিন, আর একটি আস্ট্রাজেনেকার সেই অক্সফোর্ড টিকা, নাম কভিশিল্ড। ভারতেও মানুষের টিকা পছন্দ করার জো নেই। যেটি কপালে আছে সেটিই নিতে হবে। অন্তত সরকারি টিকা কেন্দ্রগুলোতে তো এমনই বলা হচ্ছে। দুটো টিকার মধ্যে ট্রায়াল হয়েছে অক্সফোর্ডের, ট্রায়ালে দেখা গেছে, টিকা কাজ করে ৬২ থেকে ৯০ ভাগ পর্যন্ত। ট্রায়াল হয়নি কোভ্যাক্সিনের। কিন্তু কোভ্যাক্সিন ভাগ্যে থাকলে এটিই নিতে হবে, সবাইকে আপাতত গোপাল হয়ে যেতে হবে। গোপাল বড় ভালো ছেলে, তাহাকে যে টিকা দেওয়া যায় সে টিকাই সে নেয়। কোভ্যাক্সিন দেওয়ায় টপ টপ করে বেশ কিছু মানুষ মারা গেছে। গর্ভবতীকে কোভ্যাক্সিন টিকা দেওয়া যাবে না, অতি বৃদ্ধদের দেওয়া যাবে না, অসুখ-বিসুখ থাকলে দেওয়া যাবে না, রক্ত জমাট না বাঁধার ওষুধ খেলে দেওয়া যাবে না-এসব শর্ত হয়তো মানা হয়নি। ট্রায়াল রাশিয়ার টিকা স্পুটনিকেরও হয়নি। তবে কাজ নাকি করে ৯২ ভাগ পর্যন্ত। কে জানে। আমাদের তো আর উপায় নেই চোখ বন্ধ করে টিকা নেওয়া ছাড়া। টিকা নিলে কী হবে না হবে-ভাবার আর সময় কোথায়। অতিমারী তো কম মানুষকে হত্যা করল না। টিকা যদি জীবন বাঁচায়। বিশ্বে প্রায় একুশ লাখ মানুষের মৃত্যু হয়েছে করোনাভাইরাসে। এক আমেরিকাতেই পাঁচ লাখেরও বেশি মানুষকে করোনা খেলো। প্রথম বিশ্বযুদ্ধে, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে আর ভিয়েতনাম যুদ্ধে আমেরিকার যত মানুষ মারা গিয়েছিল, তার চেয়ে বেশি মারা গেছে এক করোনাভাইরাসের ছোবলে।

মডার্না আর ফাইজার ছাড়া বাজারে যত টিকা আছে, সব পুরনো পদ্ধতিতে তৈরি, মৃত অথবা জীবিত ভাইরাস দিয়ে। কিন্তু ওদের, বিশেষ করে ফাইজারকে সংরক্ষণ করার যে তাপমাত্রা ব্যবহার করতে হবে, তা অনেক দেশের পক্ষে নিয়ন্ত্রণ করা মুশকিল। ভারতের সঙ্গে ফাইজারের একটা চুক্তি হয়েছিল, কী এক অদ্ভুত কারণে সেই চুক্তি নাকচ হয়ে গেছে। মাঝে শুনেছিলাম টাটা নাকি আমেরিকা থেকে মডার্না টিকা নিয়ে আসবে। সে দিনটি কবে আসবে তা কেউ বলতে পারে না। আদৌ আসবে কিনা কে জানে। সেটিও তো আবার মাইনাস কুড়ি ডিগ্রি সেলসিয়াসে রাখতে হয়। কোনো বিজ্ঞানীই জানেন না কী হবে শেষ অবধি, টিকা কতদিন কাজ করবে জানেন না। এত যে রূপ-চরিত্র বদল করছে ভাইরাস- বদল করছে আর শক্তিশালী হচ্ছে, এ থেকেও বা কী করে বাঁচবে মানুষ জানেন না। এই নতুন ভ্যারিয়েন্ট কি আবার মহামারী দেবে, তাও জানেন না। এদিকে আবার টিকা-বিরোধী লোকও বাড়ছে। টিকা-বিরোধীরা টিকা না নিলে কি হার্ড ইমিউনিটি তৈরি হবে, তাও জানেন না। টিকাই বা শরীরে কোনো সমস্যা করে কি না ভবিষ্যতে তাও জানেন না। কভিড-১৯ এ যারা আক্রান্ত হয়েছে, তাদের শরীরের কলকব্জা কতটা নষ্ট হলো তাও ঠিক জানা নেই। নতুন ভ্যারিয়েন্ট দ্বারা শিশুরা কেন আক্রান্ত হচ্ছে বেশি, জানা নেই। এসব দেখে আমরা যদি উদ্বিগ্ন হই, বুঝে না পাই কী করা উচিত, আমরা যদি হতাশায় ডুবে যাই- তবে অবাক হওয়ার কি কিছু আছে?

করোনাভাইরাস গত এক বছর থেকে আমাদের হাড়ে হাড়ে বুঝিয়ে দিচ্ছে আমরা সবাই এক পৃথিবীর সন্তান। যতই আমরা দেয়াল তুলি ভূখন্ডে, যতই আমরা ধনী গরিবে, উন্নত অনুন্নতয়, সাদা কালোয়, শিক্ষিত অশিক্ষিতয় পৃথিবী ভাগ করি- ভাইরাস এসে আমাদের সবাইকে এক কাতারে দাঁড় করিয়ে দেয়। আমাদের জীবন একই রকম তছনছ করে দেয়। আমরা সবাই এক হয়ে যাই দুর্যোগে দুঃসময়ে। কিন্তু যত আমাদের এক হওয়ার দরকার ছিল, তত কি আসলেই হয়েছি?

টিকা বেচাকেনা চলছে। রাশিয়ার যে স্পুটনিক-ভি টিকাকে মানুষ সন্দেহের চোখে দেখত, বিখ্যাত মেডিক্যাল জার্নাল ল্যানসেট একে সায় দেওয়ার পর রাশিয়া এখন বিশ্বময় স্পুটনিক-ভি’র কোটি কোটি ডোজ দিব্যি বিক্রি করে চলেছে। লাতিন আমেরিকায় এখন আমেরিকার টিকার চেয়ে রাশিয়ার টিকা কেনার ধুম চলছে। শুধু রাশিয়ার নয়, চীনের সিনোভ্যাক আর সিনোফার্মও কিনছে ওরা। এতে ক্ষুব্ধ কারা? অবশ্যই আমেরিকা। আমেরিকার গায়ের সঙ্গে লেপ্টে আছো, নামও আমেরিকা ধারণ করে আছো, আর কিনছো দূর দেশের সন্দেহজনক টিকা, যে টিকাকে প্রথম বলা হয়েছে ৯০ ভাগ কাজ করে, আবার কিছুদিন পর বলা হয়েছে ৯২ ভাগ। এ তো মোটেও বিজ্ঞানসম্মত ব্যবহার নয়। রাশিয়ার টিকার কোনো ট্রায়ালই হয়নি, যেখানে ট্রায়ালের পুঙ্খানুপুঙ্খ ফল প্রকাশ করতে হয়, তারপর ফল ভালো হলে টিকা অনুমোদন পায় মানুষের ব্যবহারের জন্য। লাতিন আমেরিকা শুধু নয়, ইউরোপের হাঙ্গেরিও কিনছে রাশিয়ার টিকা। যেখানে স্পুটনিক-ভি বের হওয়ার পর রাশিয়ার অধিকাংশ নাগরিকই ঘোষণা করেছিল তারা স্পুটনিক-ভি টিকা নেবে না, সেখানে বাইরের দেশ এত ঝুঁকলো কেন রাশিয়ার টিকার দিকে। এমনকী চীনের টিকার দিকে? এর কারণও কিছু বের করা গেছে। মডার্না আর ফাইজারের বিরুদ্ধে নাকি কিছু প্রচারণা চলেছে ওসব দেশে। ধারণা করা হচ্ছে রাশিয়া এবং চীনই প্রচারণার ষড়যন্ত্র করেছে।

কে আগে টিকা বানাতে পারে, কে আগে টিকা বেচতে পারে- রীতিমতো প্রতিযোগিতা চলছে। এই প্রতিযোগিতা দেখলে মনে হয় আমরা মানুষ, মানুষের চরিত্র এমনই, পৃথিবী শ্মশান হয়ে গেলেও মানুষ তার চরিত্র বদলাবে না। ঠান্ডা যুদ্ধ কে বলেছে শেষ হয়েছে!

মানুষ শুধু স্বার্থপর আর কুচক্রীই নয়, মানুষ উদারও, মহানও। মানুষ মানুষকে বাঁচাতে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়ে। সারা পৃথিবীর কম ডাক্তার আর কম নার্স প্রাণ দেয়নি, শুধু কভিড থেকে রোগীকে বাঁচাতে গিয়ে নিজে কভিডে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুবরণ করেছে। তবে এই দুর্যোগের সময় টিকা বেচে লাভবান যে হতে চায় হোক, টিকা যেন কার্যকরী এবং নিরাপদ হয়। আমাদের বিশ্বাস নিয়ে ছিনিমিনি না খেলে আমাদের যেন বাঁচতে সাহায্য করে, আমরা বাঁচলেই তো প্রজাতি বাঁচবে। হতভাগা প্রজাতির প্রতি যত রাগ হয়, তারও চেয়ে বেশি মায়া হয়।

            লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

কুমিল্লায় তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে দোয়া মাহফিল
কুমিল্লায় তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে দোয়া মাহফিল

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটিই থামিয়েছি: ট্রাম্প
শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটিই থামিয়েছি: ট্রাম্প

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১৫ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ভিয়েতনামে বৃষ্টি ও ভূমিধসে ৯০ মৃত্যু, নিখোঁজ ১২
ভিয়েতনামে বৃষ্টি ও ভূমিধসে ৯০ মৃত্যু, নিখোঁজ ১২

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আলোকিত মানুষ একটি সমাজকে এগিয়ে নিতে পারেন’
‘আলোকিত মানুষ একটি সমাজকে এগিয়ে নিতে পারেন’

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

৩২ মিনিট আগে | রাজনীতি

নির্বাচনী হলফনামায় বিদেশি সম্পদের বিবরণীও বাধ্যতামূলক: দুদক চেয়ারম্যান
নির্বাচনী হলফনামায় বিদেশি সম্পদের বিবরণীও বাধ্যতামূলক: দুদক চেয়ারম্যান

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

৫০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভারতীয় খাসিয়াদের গুলিতে প্রাণ গেল সিলেটের যুবকের
ভারতীয় খাসিয়াদের গুলিতে প্রাণ গেল সিলেটের যুবকের

৫৫ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে জেনেভায় বসছে যুক্তরাষ্ট্রের শান্তি বৈঠক
ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে জেনেভায় বসছে যুক্তরাষ্ট্রের শান্তি বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

টেস্টে নতুন উচ্চতায় তাইজুল
টেস্টে নতুন উচ্চতায় তাইজুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মার্কিন সতর্কবার্তার পর ভেনেজুয়েলায় ফ্লাইট বাতিল ৬টি বিমান সংস্থার
মার্কিন সতর্কবার্তার পর ভেনেজুয়েলায় ফ্লাইট বাতিল ৬টি বিমান সংস্থার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রস্তাব নিয়ে জেলেনস্কির ওপর ট্রাম্পের চাপ, কী বলছে মিত্ররা?
প্রস্তাব নিয়ে জেলেনস্কির ওপর ট্রাম্পের চাপ, কী বলছে মিত্ররা?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিন যখন লজ্জিত হয়
মুমিন যখন লজ্জিত হয়

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নতুন চমক নিয়ে ফিরছেন মিম
নতুন চমক নিয়ে ফিরছেন মিম

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকা উত্তরে প্রথম কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের যাত্রা শুরু
ঢাকা উত্তরে প্রথম কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের যাত্রা শুরু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সার উৎপাদনে ব্যবহৃত গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা আজ
সার উৎপাদনে ব্যবহৃত গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা আজ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সুদানে অপুষ্টিতে এক মাসে ২৩ শিশুর মৃত্যু
সুদানে অপুষ্টিতে এক মাসে ২৩ শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভেনেজুয়েলার আকাশসীমা ঝুঁকি ঘোষণা করলো যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলার আকাশসীমা ঝুঁকি ঘোষণা করলো যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিকারুননিসায় রবিবারের সব পরীক্ষা স্থগিত
ভিকারুননিসায় রবিবারের সব পরীক্ষা স্থগিত

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে প্লট জালিয়াতির মামলায় যুক্তিতর্ক উপস্থাপন আজ
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে প্লট জালিয়াতির মামলায় যুক্তিতর্ক উপস্থাপন আজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন
টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টেলিকম খাত পুনর্গঠনে গেজেট প্রকাশ, মধ্যস্বত্বভোগী লাইসেন্স বাতিল
টেলিকম খাত পুনর্গঠনে গেজেট প্রকাশ, মধ্যস্বত্বভোগী লাইসেন্স বাতিল

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা