শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০২ মার্চ, ২০২১ আপডেট:

সৈয়দ আবুল মকসুদ নেই; শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের দ্বার খুললে কী ক্ষতি?

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
সৈয়দ আবুল মকসুদ নেই; শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের দ্বার খুললে কী ক্ষতি?

মার্চ স্বাধীনতার মাস। আজ ২ মার্চ এক ঐতিহাসিক দিন, পতাকা দিবস। ১৯৭১-এর এই দিনে স্বাধীন বাংলাদেশের  আনুষ্ঠানিকভাবে প্রথম পতাকা তুলেছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিপি আ স ম আবদুর রব। নানা হাত ঘুরে নানা পরিবর্তনের পর আজও আমাদের সেই রক্তরাঙা সবুজ পতাকা আমাদের বিজয়ের কথা গর্বের কথা তুলে ধরে সারা বিশ্বময় পতপত করে ওড়ে। কিন্তু কোনো সরকারই সেই পতাকা উত্তোলন এবং পতাকা দিবসটিকে যথাযথ মর্যাদায় দেখেনি এবং পালন করেনি। আজ আ স ম আবদুর রবের পতাকা দিবসের আলোচনায় ইনশা আল্লাহ শরিক হব। সরকারের প্রতি আবেদন জানাব, দাবি করব কিছু কিছু সত্যকে কোনোভাবেই অস্বীকার করা যায় না। পতাকা উত্তোলনও ঠিক তেমনি অনস্বীকার্য বাস্তব সত্য। তাই পতাকা দিবসকে সরকারিভাবে যথাযোগ্য মর্যাদায় পালন করুন। জননেতা আ স ম আবদুর রব যদি বেঁচে থেকে দেখে যেতে পারেন তাহলে সেটা হবে তাঁর জীবনের শ্রেষ্ঠ সফলতা।

স্বজন হারিয়ে ব্যথাতুর বুকে কলম সরে না। এ কদিন হয় আমাদের অত্যন্ত প্রিয় সুসাহিত্যিক একজন সাদামাটা মানুষ না-ফেরার দেশে চলে গেলেন। সৈয়দ আবুল মকসুদ একজন নির্বিবাদী সাদামাটা নিরলস মানুষ ছিলেন। মহাত্মা গান্ধীর মতো কাপড় পেঁচিয়ে থাকতেন, কোর্ট-প্যান্ট-টাই-টুই পরতেন না। ভদ্রলোক মানিকগঞ্জের মানুষ। মুক্তিযুদ্ধে মানিকগঞ্জের গৌরব ক্যাপ্টেন হালিম চৌধুরীর সঙ্গে ছিলেন। বহুদিন সাংবাদিকতা করেছেন। শেষ দিন পর্যন্ত পত্রপত্রিকায় দারুণ অর্থবহ লেখা লিখতেন। তিনি হঠাৎই চলে গেলেন। সেদিন টাঙ্গাইলে ছিলাম। সকাল ৭টা-সাড়ে ৭টায় পত্রিকায় চোখ ফেলেই দেখি সৈয়দ আবুল মকসুদের ছবি। তিনি আর নেই। চোখে অন্ধকার দেখছিলাম। পায়ের নিচে মাটি সরে যাচ্ছিল। ধাতস্থ হতে বেশ সময় লেগেছে। জানা নেই, শোনা নেই হঠাৎই তিনি নেই। খবরটি পেয়ে আমার স্ত্রী খুব কেঁদেছিলেন। কারণ সৈয়দ আবুল মকসুদ আমাকে তো ভালোবাসতেনই আমার স্ত্রীকে অসম্ভব সম্মান করতেন, খোঁজখবর নিতেন।

সৈয়দ আবুল মকসুদের সঙ্গে স্বাধীনতার পর আমার প্রথম দেখা টাঙ্গাইলে। বঙ্গবন্ধু যেদিন কাদেরিয়া বাহিনীর হাত থেকে অস্ত্র আনতে গিয়েছিলেন সেদিন সে অনুষ্ঠান কভার করতে গিয়েছিলেন। আরও গিয়েছিলেন একসময়ের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা জনাব মাহবুবুল আলম। এরপর কতবার কতভাবে দেখা হয়েছে কথা হয়েছে। তিনি আমার বাড়ি এসেছেন, টাঙ্গাইলে গেছেন, কালিয়ান-সখীপুর কোনো জায়গা বাদ যায়নি। আমিও তার ধানমন্ডির বাড়িতে গেছি। কোনো সময় কোনো সভা-সমিতি হলে আহ্বান করলে সাড়া না দিয়ে থাকেননি। ২০১৫ সালে যখন দেশ পুড়ছিল জ্বলছিল, রাস্তাঘাটে গাড়িঘোড়া পুড়ে ছাই হচ্ছিল, বিএনপির লাগাতার হরতাল ও অবরোধ, মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর আলোচনায় না বসার জেদ- এসবের বিরুদ্ধে শান্তিপূর্ণ প্রতিবাদে ঘরের বাইরে ৩০৮ দিন অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছিলাম। ঝড়-তুফানে সে যে কি নিদারুণ কষ্ট ভাষায় বর্ণনা করা যাবে না। তবু বারবার মনে হচ্ছিল দুই নেত্রীর যদি চেতনা ফেরে দেশের মঙ্গল হয় তাই ২৮ জানুয়ারি, ২০১৫ কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের মতিঝিল অফিসের সামনে ফুটপাথে বসেছিলাম। নির্বিবাদে থাকতে পারিনি। পুলিশ মাঝেমধ্যেই কাপড়ের তাঁবু ছিঁড়ে নিয়ে যেত, চৌকি-চৌকাঠ কিছুই রাখতে দিত না। যতবার বায়তুল মোকাররমে জুমার নামাজ আদায় করতে গেছি ফিরে এসে কিছুই পাইনি। সেই তখনো সহমর্মিতা জানাতে যেমন সাবেক রাষ্ট্রপতি এ কিউ এম বদরুদ্দোজা চৌধুরী, বিকল্পধারার মহাসচিব মেজর (অব.) মান্নান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ভিসি এমাজউদ্দীন আহমদ, আমাদের স্বপ্নপুরুষ একসময়ের পূর্ব পাকিস্তানে ছাত্র-যুবকের অহংকার শাহ মোয়াজ্জেম হোসেন, মুক্তিযুদ্ধের এক উল্লেখযোগ্য ব্যক্তি ড. জাফরুল্লাহ চৌধুরী আরও অনেকের সঙ্গে সৈয়দ আবুল মকসুদ অনেকবার গিয়ে পাশে বসে থেকেছেন, উৎসাহ-উদ্দীপনা দিয়েছেন। রাস্তায় বসে থাকা আরও সঙ্গী হয়েছিলেন আ স ম আবদুর রব, সুলতান মোহাম্মদ মনসুর, মোস্তফা মহসীন মন্টু, সুসাহিত্যিক আল মুজাহিদী, এ টি এম হেমায়েত উদ্দিন আরও অনেকে। কার কথা বলি। কিন্তু সৈয়দ আবুল মকসুদের মতো অত বারবার আর কেউ যাননি। ২৮ জানুয়ারি থেকে দুই মাস পাঁচ দিন মতিঝিলের ফুটপাথে ছিলাম। না হলেও ১০ বার গেছেন, অনেক সময় কাটিয়েছেন, আমার অবস্থান নিয়ে লিখেছেন, দু-একবার একসঙ্গে খাবার খেয়েছেন। একেবারে শিশুর মতো সরল মানুষ ছিলেন।

একবার তিনি সখীপুরের কালিয়ানে আমার গ্রামের বাড়িতে ছিলেন। স্ত্রী-ছেলে-মেয়ে নিয়ে আমরা সেদিন সবাই সখীপুর গিয়েছিলাম। কথা ছিল মুজিব কলেজে মন্ত্রী লতিফ ভাই যাবেন। কলেজের প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে বড় ভাইকে বরণ করব। কিন্তু তা হয়ে ওঠেনি। আমার প্রতিষ্ঠিত মুজিব কলেজে আমাকে যেতে দেওয়া হবে না। কালিয়ান থেকে বেরিয়ে সংগ্রামপুর পৌঁছার পরই একঝাঁক পুলিশ বাধা দেয়, আর যাওয়া যাবে না। কেন যাব না জিজ্ঞেস করলে পুলিশ কোনো সদুত্তর দিতে পারেনি। তারা তেমন বেশি উচ্চবাচ্য করেনি। চলে গিয়েছিলাম সখীপুর তালতলা মোড়ে। সেখানে পুলিশের এক ভাঙা গাড়ি আমার সামনে দাঁড় করিয়ে দেয়- কলেজে যেতে দেওয়া হবে না। হবে না, হবে না। বড় ভাই মাননীয় মন্ত্রী তাঁকে যদি বরণ করায় অসুবিধা থাকে হবে না। শওকত মোমেন শাজাহান আমন্ত্রণ জানিয়ে বেশ কয়েকবার ফোন করেছিল। বুঝতে পারিনি তাদের খেলা কী। তা যাই হোক তাদের খেলা তারা খেলেছে। আমি আর সেখানে যাইনি। পাশে এক বাড়িতে খাবার খেয়ে ঢাকায় ফিরেছিলাম। সেদিনও সঙ্গে ছিলেন সৈয়দ আবুল মকসুদ। সে ঘটনা নিয়েও তিনি পত্রিকায় লিখেছিলেন। বড় প্রিয় মানুষ, বিবেকবান মানুষ। রাষ্ট্রের দুঃসময়ে যাঁদের পরামর্শের সরকার এবং আমাদের দরকার তাঁরা আস্তে আস্তে সবাই চলে যাচ্ছেন। কবে আমার ডাক আসবে তা আল্লাহ রব্বুল আলামিনই জানেন। প্রার্থনা করি, পরম করুণাময় যেন সৈয়দ আবুল মকসুদকে বেহেশতবাসী করেন।

শনিবার ২৭ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশ প্রতিদিনের খোলা কলামে সৈয়দ বোরহান কবীরের ‘লেখাপড়া করে যে করোনায় মরে সে’ এক অসাধারণ লেখা পড়লাম। বড় ভালো লাগল। ’৯০-এ যখন দেশে ফিরি তখন নঈম নিজাম, পীর হাবিব, সাগর, শাহেদ, সৈয়দ বোরহান কবীরসহ আরও অনেককে পেয়েছিলাম। আস্তে আস্তে তারা প্রবীণ হয়েছে। এদের ছোট ভাইয়ের মতো ভালোবাসি, ¯ন্ডেœহ করি। তাদের সবার লেখাই খুব ভালো লাগে। হয়তো বোরহানের লেখা বেশি ভালো লাগে। কিন্তু ভালো লাগাটা একেবারে অর্থহীন নয়, অন্ধের মতোও নয়। পুরো লেখায় অনেক কৌতুক আছে, আছে ব্যঙ্গ, সর্বোপরি আছে অসাধারণ বাস্তবতা। সবকিছু চলছে- ব্যবসা-বাণিজ্য, লুটপাট, খুন-খারাবি কোথাও কোনো বাধা নেই। এই কিছু দিন আগে দিনাজপুর না রংপুরে এক বিয়ের জন্য খোলা মাঠে কয়েক কোটি টাকা খরচ করে তাজমহল বানানো হয়েছিল। সেখানে কোনো দোষ নেই, কোনো সংক্রমণ নেই। যত সংক্রমণ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রেখে লাভ কী- এসব নিয়ে বোরহান দীর্ঘ আলোচনা করেছে। তার আলোচনা শতভাগ সঠিক না বললেও কোনো কিছুই ফেলে দেওয়ার মতো নয়। দীর্ঘ এক বছর শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রেখে যে লাভ হয়েছে আরও দীর্ঘ সময় বাচ্চাদের স্কুল থেকে দূরে রেখে তার থেকে শত সহস্র গুণ ক্ষতির সম্ভাবনা। বোরহান যেভাবে শিক্ষা মন্ত্রণালয় এবং মন্ত্রীকে ধুয়েছে আমি মন্ত্রীকে ওভাবে বলতে পারব না। কারণ তাকে আমি খুব ভালোবাসি, ¯ন্ডেœহ করি। তার বাবা আমাদের পরম শ্রদ্ধেয় ব্যক্তি। ব্যক্তিগতভাবে দীপু মনির সঙ্গে আমার অনেকবার দেখা হয়েছে। তার শ্রদ্ধা-ভক্তি-ভালোবাসায় আমি মুগ্ধ। একা দীপু মনি বা শিক্ষা উপমন্ত্রী যে তেমন কিছু করতে পারে না এও বুঝি। তবে ২৪ মে বিশ্ববিদ্যালয় খোলার ঘোষণা খুব একটা মনঃপূত হয়নি। ছেলে-মেয়েরা হল খোলার কথা বলছে। কোনো কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রছাত্রীরা হলে উঠলে কর্তৃপক্ষ তাদের বাহুবলে তাড়িয়ে দিয়ে তালা মারে। কিন্তু সন্তানদের সঙ্গে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের পুলিশি আচরণ কোনোমতেই ঠিক নয়। এখন যা হচ্ছে তা ঠিক হচ্ছে না। তাই এটা তো অবশ্যই বলতে হবে আর কোথাও করোনা নেই, করোনা নিয়ে অত ভয়ভীতি নেই। যতসব অসুবিধা সবই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বা হলগুলোয়- এ কী করে হয়? ব্যাপারটা মানা যায় না। তাই অবশ্যই বলব, যত তাড়াতাড়ি সম্ভব ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য, ভবিষ্যৎ প্রজন্মের সমৃদ্ধির জন্য অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানও খুলে দেওয়া উচিত। যতটা সম্ভব তারা স্বাস্থ্যবিধি মানলে মনে হয় কিছুই হবে না। এ ক্ষেত্রে একটা কথা অবশ্যই বলব, স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ে লুটতরাজ যতই হোক মন্ত্রণালয় যতই ব্যর্থ হোক মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে করোনা মোকাবিলায় সরকার সফল হয়েছে। এখন এ সফলতা বজায় রাখতে হলে আরও বেশি যত্নবান, সতর্ক হওয়া উচিত। ১৯৫০ সালের মন্বন্তরের কথা জানি, চরম খাদ্য সংকটে না খেয়ে যত মানুষ মরেছিল নতুন ধান ওঠার পর খাবার পেয়ে তার চেয়ে বেশি মানুষ মরেছিল। তাই সতর্কতায় উদাসীন হলে চলবে না। আমাদের সব সময় চোখ-কান খোলা রাখতে হবে। করোনার মহাদুর্যোগে উন্নত দেশের চাইতে পিছিয়ে পড়া দেশের মধ্যে বাংলাদেশ অনেক সাফল্যের পরিচয় দিয়েছে।

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ছোটবোন স্নেহের রেহানাকে নিয়ে আমাদের উন্নয়নশীল দেশে প্রবেশের সুসংবাদ দিলেন। উন্নয়নশীল দেশের ঘরে পৌঁছতে বিশ্বস্বীকৃতি পেতে আরও হয়তো কিছু সময় লাগবে। কিন্তু আমরা দরিদ্র দেশ থেকে মধ্য আয়ের দেশে পৌঁছার প্রক্রিয়া কিন্তু আজকের নয়। এটা সেই বঙ্গবন্ধুর আমলে শুরু হয়েছিল। ধীরে ধীরে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সময় তার একটা স্বীকৃতি এসেছে। এটা সত্যিই অভাবনীয় ব্যাপার! কিন্তু দুর্ভাগ্যের হলো দেশে কোনো রাজনৈতিক নেতৃত্ব-কর্তৃত্ব নেই। দেশ চলছে লাগামহীন আমলাদের ইশারায়। দুর্নীতি হচ্ছে বাধাহীন। নেত্রী একাই এসব ফেরাতে পারবেন, তা ভাবলে ভুল হবে। কারণ একার বলে কোনো দিন কিছু হয়নি। এখন যে অনেক চাটুকার মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর প্রশংসা করবার চেষ্টা করছেন সেটা মঙ্গলের চাইতে অমঙ্গলই বেশি হয়। আওয়ামী লীগের লোক যদি দুর্নীতিপরায়ণ হয় তাহলে সে দায়ভার আওয়ামী লীগ নেত্রী মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ওপরও পড়ে। বঙ্গবন্ধুর জীবনের শ্রেষ্ঠ সাফল্য তিনি পুরো জাতিকে এক সুতোয় বেঁধেছিলেন। যে কারণে মুক্তিযুদ্ধে আমরা সফল হয়েছি। দেরিতে হলেও বিএনপি নেতৃত্বের চেতনার উন্মেষ ঘটেছে। বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ এবং তাঁর নেতৃত্ব একেবারে ফেলে দেওয়ার নয়, এটা বলা সত্য স্বীকার নাকি কোনো নতুন কৌশল বুঝতে পারছি না। তবে এটা তারা নিশ্চয়ই বুঝেছেন বঙ্গবন্ধুকে একেবারে মুছে ফেললে তারাও মুছে যাবেন। বীরউত্তম জিয়াউর রহমানের কোনো অস্তিত্বই থাকবে না। একসময় ছিল আমরা সত্যকে স্বীকার করার সাহস রাখতাম। কেন যেন সেই সত্য স্বীকারের সৎসাহস ধীরে ধীরে হারিয়ে ফেলছি। বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণের অনাদরে সব সময় কষ্ট পাই। এ জন্য বহু জায়গায় বহুভাবে বলার চেষ্টা করেছি যত্রতত্র যখন তখন লোক জড়ো করার জন্য বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ বাজানো উচিত নয়। ৭ মার্চের ভাষণের মর্যাদা রক্ষা করে বাজানো উচিত, শোনা উচিত, হৃদয়ঙ্গম করা উচিত। একজন নেতার পরিবেশ-পরিস্থিতির ওপর কতটা দখল থাকলে ওভাবে সব দিকে লক্ষ্য রেখে কোটি মানুষের প্রেরণা জাগাতে স্বচ্ছন্দ অমন একটি ভাষণ দেওয়া যেতে পারে। সেদিন টাঙ্গাইল থেকে ঢাকা আসার পথে দেখলাম রাস্তার পাশে ডিজিটাল বিলবোর্ডে বঙ্গবন্ধুর জাতিসংঘের বক্তৃতা দেখানো হচ্ছে। পোস্টটা ছিল প্রায় ২০-২৫ সেকেন্ডের। কেউ নেই, গাড়িঘোড়া এদিক-ওদিক ছুটছে বঙ্গবন্ধুর ছবি টিভির পর্দায় ভেসে আছে। আমার কাছে কেন যেন মনে হলো বঙ্গবন্ধু তো অতটা অসহায় ছিলেন না যে তাঁকে রাস্তায় রাস্তায় ফেরি করতে হবে। কাউকে এসব বোঝাতে পারি না, তেমন ভালো লাগে না। আমরা মিলেমিশে থাকতে পারলে যার যা মর্যাদা তা দিতে পারলে এখন শকুনির মতো কাড়াকাড়ি করে যেখানে আছি যেভাবে আছি তার চাইতে অনেক ভালো থাকতাম। এখন যার যা লাভ আমরা ভালো থাকলে সুস্থ থাকলে তার চাইতে কম নয়, আমার বিশ্বাস অনেক বেশি লাভবান হতাম। কিন্তু এ কথা কাউকে বোঝানো যাবে না। মাঝেমধ্যে ভালোমন্দ না বোঝার মড়ক আসে, যার কোনো টিকা নেই।

লেখক : রাজনীতিক।

www.ksjleague.com

 

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
সর্বশেষ খবর
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা
দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত
গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব
কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস
বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল
৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ
ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু
রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ
বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ
টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০
মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন
দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওয়েস্টিনে অ্যারাবিয়ান ফুড ফেস্টিভ্যাল শুরু
ওয়েস্টিনে অ্যারাবিয়ান ফুড ফেস্টিভ্যাল শুরু

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

গাইান্ধায় আইএলএসটি শিক্ষার্থীদের টেবিল-চেয়ারে অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষোভ
গাইান্ধায় আইএলএসটি শিক্ষার্থীদের টেবিল-চেয়ারে অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষোভ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুন্সীগঞ্জে ট্রাক চাপায় প্রাণ গেল নারীর
মুন্সীগঞ্জে ট্রাক চাপায় প্রাণ গেল নারীর

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানকে জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে কাজ করার আহ্বান যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর
ইরানকে জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে কাজ করার আহ্বান যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মাসুদুজ্জামানের গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মাসুদুজ্জামানের গণসংযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অ্যান্টিবায়োটিকের অপব্যবহার রোধে রাবিতে সচেতনতা কর্মসূচি
অ্যান্টিবায়োটিকের অপব্যবহার রোধে রাবিতে সচেতনতা কর্মসূচি

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজায় ৩ হাজার পুলিশ সদস্যকে প্রশিক্ষণ দিতে চায় ইইউ
গাজায় ৩ হাজার পুলিশ সদস্যকে প্রশিক্ষণ দিতে চায় ইইউ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নন্দীগ্রামে প্রীতি ফুটবল ম্যাচের উদ্বোধন
নন্দীগ্রামে প্রীতি ফুটবল ম্যাচের উদ্বোধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমান তৃণমূলকে ধানের শীষ উপহার দিয়েছেন: সরওয়ার আলমগীর
তারেক রহমান তৃণমূলকে ধানের শীষ উপহার দিয়েছেন: সরওয়ার আলমগীর

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

১৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

১২ ঘণ্টা আগে | টক শো

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন
গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার
ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডে কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডে কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আইপিও রুলস করার আগে আলোচনা চায় ডিএসই
আইপিও রুলস করার আগে আলোচনা চায় ডিএসই

পেছনের পৃষ্ঠা

মামলার জালে শোবিজ তারকারা
মামলার জালে শোবিজ তারকারা

শোবিজ

পিপিআর লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
পিপিআর লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

কিলিং মিশন বাস্তবায়নে বড় অঙ্কের আর্থিক লেনদেন
কিলিং মিশন বাস্তবায়নে বড় অঙ্কের আর্থিক লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

গাজা থেকে হামাসকে বের করে দেওয়ার আহ্বান নেতানিয়াহুর
গাজা থেকে হামাসকে বের করে দেওয়ার আহ্বান নেতানিয়াহুর

পূর্ব-পশ্চিম

গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ
ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ

পূর্ব-পশ্চিম

চাপে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করছে ইইউ
চাপে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করছে ইইউ

পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

খায়রুনকে হত্যা করে নদীতে ভাসিয়ে দেয় ফজল
খায়রুনকে হত্যা করে নদীতে ভাসিয়ে দেয় ফজল

শোবিজ

বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ
বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

জাপানের সিফুডে ফের নিষেধাজ্ঞা চীনের
জাপানের সিফুডে ফের নিষেধাজ্ঞা চীনের

পূর্ব-পশ্চিম

অপ্রতিরোধ্য দীপিকা
অপ্রতিরোধ্য দীপিকা

শোবিজ

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই
ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রকাশ্যে ‘হুমায়ূন সাগরে কিছুক্ষণ’
প্রকাশ্যে ‘হুমায়ূন সাগরে কিছুক্ষণ’

শোবিজ