শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০২ মার্চ, ২০২১ আপডেট:

সৈয়দ আবুল মকসুদ নেই; শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের দ্বার খুললে কী ক্ষতি?

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
সৈয়দ আবুল মকসুদ নেই; শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের দ্বার খুললে কী ক্ষতি?

মার্চ স্বাধীনতার মাস। আজ ২ মার্চ এক ঐতিহাসিক দিন, পতাকা দিবস। ১৯৭১-এর এই দিনে স্বাধীন বাংলাদেশের  আনুষ্ঠানিকভাবে প্রথম পতাকা তুলেছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিপি আ স ম আবদুর রব। নানা হাত ঘুরে নানা পরিবর্তনের পর আজও আমাদের সেই রক্তরাঙা সবুজ পতাকা আমাদের বিজয়ের কথা গর্বের কথা তুলে ধরে সারা বিশ্বময় পতপত করে ওড়ে। কিন্তু কোনো সরকারই সেই পতাকা উত্তোলন এবং পতাকা দিবসটিকে যথাযথ মর্যাদায় দেখেনি এবং পালন করেনি। আজ আ স ম আবদুর রবের পতাকা দিবসের আলোচনায় ইনশা আল্লাহ শরিক হব। সরকারের প্রতি আবেদন জানাব, দাবি করব কিছু কিছু সত্যকে কোনোভাবেই অস্বীকার করা যায় না। পতাকা উত্তোলনও ঠিক তেমনি অনস্বীকার্য বাস্তব সত্য। তাই পতাকা দিবসকে সরকারিভাবে যথাযোগ্য মর্যাদায় পালন করুন। জননেতা আ স ম আবদুর রব যদি বেঁচে থেকে দেখে যেতে পারেন তাহলে সেটা হবে তাঁর জীবনের শ্রেষ্ঠ সফলতা।

স্বজন হারিয়ে ব্যথাতুর বুকে কলম সরে না। এ কদিন হয় আমাদের অত্যন্ত প্রিয় সুসাহিত্যিক একজন সাদামাটা মানুষ না-ফেরার দেশে চলে গেলেন। সৈয়দ আবুল মকসুদ একজন নির্বিবাদী সাদামাটা নিরলস মানুষ ছিলেন। মহাত্মা গান্ধীর মতো কাপড় পেঁচিয়ে থাকতেন, কোর্ট-প্যান্ট-টাই-টুই পরতেন না। ভদ্রলোক মানিকগঞ্জের মানুষ। মুক্তিযুদ্ধে মানিকগঞ্জের গৌরব ক্যাপ্টেন হালিম চৌধুরীর সঙ্গে ছিলেন। বহুদিন সাংবাদিকতা করেছেন। শেষ দিন পর্যন্ত পত্রপত্রিকায় দারুণ অর্থবহ লেখা লিখতেন। তিনি হঠাৎই চলে গেলেন। সেদিন টাঙ্গাইলে ছিলাম। সকাল ৭টা-সাড়ে ৭টায় পত্রিকায় চোখ ফেলেই দেখি সৈয়দ আবুল মকসুদের ছবি। তিনি আর নেই। চোখে অন্ধকার দেখছিলাম। পায়ের নিচে মাটি সরে যাচ্ছিল। ধাতস্থ হতে বেশ সময় লেগেছে। জানা নেই, শোনা নেই হঠাৎই তিনি নেই। খবরটি পেয়ে আমার স্ত্রী খুব কেঁদেছিলেন। কারণ সৈয়দ আবুল মকসুদ আমাকে তো ভালোবাসতেনই আমার স্ত্রীকে অসম্ভব সম্মান করতেন, খোঁজখবর নিতেন।

সৈয়দ আবুল মকসুদের সঙ্গে স্বাধীনতার পর আমার প্রথম দেখা টাঙ্গাইলে। বঙ্গবন্ধু যেদিন কাদেরিয়া বাহিনীর হাত থেকে অস্ত্র আনতে গিয়েছিলেন সেদিন সে অনুষ্ঠান কভার করতে গিয়েছিলেন। আরও গিয়েছিলেন একসময়ের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা জনাব মাহবুবুল আলম। এরপর কতবার কতভাবে দেখা হয়েছে কথা হয়েছে। তিনি আমার বাড়ি এসেছেন, টাঙ্গাইলে গেছেন, কালিয়ান-সখীপুর কোনো জায়গা বাদ যায়নি। আমিও তার ধানমন্ডির বাড়িতে গেছি। কোনো সময় কোনো সভা-সমিতি হলে আহ্বান করলে সাড়া না দিয়ে থাকেননি। ২০১৫ সালে যখন দেশ পুড়ছিল জ্বলছিল, রাস্তাঘাটে গাড়িঘোড়া পুড়ে ছাই হচ্ছিল, বিএনপির লাগাতার হরতাল ও অবরোধ, মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর আলোচনায় না বসার জেদ- এসবের বিরুদ্ধে শান্তিপূর্ণ প্রতিবাদে ঘরের বাইরে ৩০৮ দিন অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছিলাম। ঝড়-তুফানে সে যে কি নিদারুণ কষ্ট ভাষায় বর্ণনা করা যাবে না। তবু বারবার মনে হচ্ছিল দুই নেত্রীর যদি চেতনা ফেরে দেশের মঙ্গল হয় তাই ২৮ জানুয়ারি, ২০১৫ কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের মতিঝিল অফিসের সামনে ফুটপাথে বসেছিলাম। নির্বিবাদে থাকতে পারিনি। পুলিশ মাঝেমধ্যেই কাপড়ের তাঁবু ছিঁড়ে নিয়ে যেত, চৌকি-চৌকাঠ কিছুই রাখতে দিত না। যতবার বায়তুল মোকাররমে জুমার নামাজ আদায় করতে গেছি ফিরে এসে কিছুই পাইনি। সেই তখনো সহমর্মিতা জানাতে যেমন সাবেক রাষ্ট্রপতি এ কিউ এম বদরুদ্দোজা চৌধুরী, বিকল্পধারার মহাসচিব মেজর (অব.) মান্নান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ভিসি এমাজউদ্দীন আহমদ, আমাদের স্বপ্নপুরুষ একসময়ের পূর্ব পাকিস্তানে ছাত্র-যুবকের অহংকার শাহ মোয়াজ্জেম হোসেন, মুক্তিযুদ্ধের এক উল্লেখযোগ্য ব্যক্তি ড. জাফরুল্লাহ চৌধুরী আরও অনেকের সঙ্গে সৈয়দ আবুল মকসুদ অনেকবার গিয়ে পাশে বসে থেকেছেন, উৎসাহ-উদ্দীপনা দিয়েছেন। রাস্তায় বসে থাকা আরও সঙ্গী হয়েছিলেন আ স ম আবদুর রব, সুলতান মোহাম্মদ মনসুর, মোস্তফা মহসীন মন্টু, সুসাহিত্যিক আল মুজাহিদী, এ টি এম হেমায়েত উদ্দিন আরও অনেকে। কার কথা বলি। কিন্তু সৈয়দ আবুল মকসুদের মতো অত বারবার আর কেউ যাননি। ২৮ জানুয়ারি থেকে দুই মাস পাঁচ দিন মতিঝিলের ফুটপাথে ছিলাম। না হলেও ১০ বার গেছেন, অনেক সময় কাটিয়েছেন, আমার অবস্থান নিয়ে লিখেছেন, দু-একবার একসঙ্গে খাবার খেয়েছেন। একেবারে শিশুর মতো সরল মানুষ ছিলেন।

একবার তিনি সখীপুরের কালিয়ানে আমার গ্রামের বাড়িতে ছিলেন। স্ত্রী-ছেলে-মেয়ে নিয়ে আমরা সেদিন সবাই সখীপুর গিয়েছিলাম। কথা ছিল মুজিব কলেজে মন্ত্রী লতিফ ভাই যাবেন। কলেজের প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে বড় ভাইকে বরণ করব। কিন্তু তা হয়ে ওঠেনি। আমার প্রতিষ্ঠিত মুজিব কলেজে আমাকে যেতে দেওয়া হবে না। কালিয়ান থেকে বেরিয়ে সংগ্রামপুর পৌঁছার পরই একঝাঁক পুলিশ বাধা দেয়, আর যাওয়া যাবে না। কেন যাব না জিজ্ঞেস করলে পুলিশ কোনো সদুত্তর দিতে পারেনি। তারা তেমন বেশি উচ্চবাচ্য করেনি। চলে গিয়েছিলাম সখীপুর তালতলা মোড়ে। সেখানে পুলিশের এক ভাঙা গাড়ি আমার সামনে দাঁড় করিয়ে দেয়- কলেজে যেতে দেওয়া হবে না। হবে না, হবে না। বড় ভাই মাননীয় মন্ত্রী তাঁকে যদি বরণ করায় অসুবিধা থাকে হবে না। শওকত মোমেন শাজাহান আমন্ত্রণ জানিয়ে বেশ কয়েকবার ফোন করেছিল। বুঝতে পারিনি তাদের খেলা কী। তা যাই হোক তাদের খেলা তারা খেলেছে। আমি আর সেখানে যাইনি। পাশে এক বাড়িতে খাবার খেয়ে ঢাকায় ফিরেছিলাম। সেদিনও সঙ্গে ছিলেন সৈয়দ আবুল মকসুদ। সে ঘটনা নিয়েও তিনি পত্রিকায় লিখেছিলেন। বড় প্রিয় মানুষ, বিবেকবান মানুষ। রাষ্ট্রের দুঃসময়ে যাঁদের পরামর্শের সরকার এবং আমাদের দরকার তাঁরা আস্তে আস্তে সবাই চলে যাচ্ছেন। কবে আমার ডাক আসবে তা আল্লাহ রব্বুল আলামিনই জানেন। প্রার্থনা করি, পরম করুণাময় যেন সৈয়দ আবুল মকসুদকে বেহেশতবাসী করেন।

শনিবার ২৭ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশ প্রতিদিনের খোলা কলামে সৈয়দ বোরহান কবীরের ‘লেখাপড়া করে যে করোনায় মরে সে’ এক অসাধারণ লেখা পড়লাম। বড় ভালো লাগল। ’৯০-এ যখন দেশে ফিরি তখন নঈম নিজাম, পীর হাবিব, সাগর, শাহেদ, সৈয়দ বোরহান কবীরসহ আরও অনেককে পেয়েছিলাম। আস্তে আস্তে তারা প্রবীণ হয়েছে। এদের ছোট ভাইয়ের মতো ভালোবাসি, ¯ন্ডেœহ করি। তাদের সবার লেখাই খুব ভালো লাগে। হয়তো বোরহানের লেখা বেশি ভালো লাগে। কিন্তু ভালো লাগাটা একেবারে অর্থহীন নয়, অন্ধের মতোও নয়। পুরো লেখায় অনেক কৌতুক আছে, আছে ব্যঙ্গ, সর্বোপরি আছে অসাধারণ বাস্তবতা। সবকিছু চলছে- ব্যবসা-বাণিজ্য, লুটপাট, খুন-খারাবি কোথাও কোনো বাধা নেই। এই কিছু দিন আগে দিনাজপুর না রংপুরে এক বিয়ের জন্য খোলা মাঠে কয়েক কোটি টাকা খরচ করে তাজমহল বানানো হয়েছিল। সেখানে কোনো দোষ নেই, কোনো সংক্রমণ নেই। যত সংক্রমণ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রেখে লাভ কী- এসব নিয়ে বোরহান দীর্ঘ আলোচনা করেছে। তার আলোচনা শতভাগ সঠিক না বললেও কোনো কিছুই ফেলে দেওয়ার মতো নয়। দীর্ঘ এক বছর শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রেখে যে লাভ হয়েছে আরও দীর্ঘ সময় বাচ্চাদের স্কুল থেকে দূরে রেখে তার থেকে শত সহস্র গুণ ক্ষতির সম্ভাবনা। বোরহান যেভাবে শিক্ষা মন্ত্রণালয় এবং মন্ত্রীকে ধুয়েছে আমি মন্ত্রীকে ওভাবে বলতে পারব না। কারণ তাকে আমি খুব ভালোবাসি, ¯ন্ডেœহ করি। তার বাবা আমাদের পরম শ্রদ্ধেয় ব্যক্তি। ব্যক্তিগতভাবে দীপু মনির সঙ্গে আমার অনেকবার দেখা হয়েছে। তার শ্রদ্ধা-ভক্তি-ভালোবাসায় আমি মুগ্ধ। একা দীপু মনি বা শিক্ষা উপমন্ত্রী যে তেমন কিছু করতে পারে না এও বুঝি। তবে ২৪ মে বিশ্ববিদ্যালয় খোলার ঘোষণা খুব একটা মনঃপূত হয়নি। ছেলে-মেয়েরা হল খোলার কথা বলছে। কোনো কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রছাত্রীরা হলে উঠলে কর্তৃপক্ষ তাদের বাহুবলে তাড়িয়ে দিয়ে তালা মারে। কিন্তু সন্তানদের সঙ্গে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের পুলিশি আচরণ কোনোমতেই ঠিক নয়। এখন যা হচ্ছে তা ঠিক হচ্ছে না। তাই এটা তো অবশ্যই বলতে হবে আর কোথাও করোনা নেই, করোনা নিয়ে অত ভয়ভীতি নেই। যতসব অসুবিধা সবই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বা হলগুলোয়- এ কী করে হয়? ব্যাপারটা মানা যায় না। তাই অবশ্যই বলব, যত তাড়াতাড়ি সম্ভব ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য, ভবিষ্যৎ প্রজন্মের সমৃদ্ধির জন্য অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানও খুলে দেওয়া উচিত। যতটা সম্ভব তারা স্বাস্থ্যবিধি মানলে মনে হয় কিছুই হবে না। এ ক্ষেত্রে একটা কথা অবশ্যই বলব, স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ে লুটতরাজ যতই হোক মন্ত্রণালয় যতই ব্যর্থ হোক মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে করোনা মোকাবিলায় সরকার সফল হয়েছে। এখন এ সফলতা বজায় রাখতে হলে আরও বেশি যত্নবান, সতর্ক হওয়া উচিত। ১৯৫০ সালের মন্বন্তরের কথা জানি, চরম খাদ্য সংকটে না খেয়ে যত মানুষ মরেছিল নতুন ধান ওঠার পর খাবার পেয়ে তার চেয়ে বেশি মানুষ মরেছিল। তাই সতর্কতায় উদাসীন হলে চলবে না। আমাদের সব সময় চোখ-কান খোলা রাখতে হবে। করোনার মহাদুর্যোগে উন্নত দেশের চাইতে পিছিয়ে পড়া দেশের মধ্যে বাংলাদেশ অনেক সাফল্যের পরিচয় দিয়েছে।

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ছোটবোন স্নেহের রেহানাকে নিয়ে আমাদের উন্নয়নশীল দেশে প্রবেশের সুসংবাদ দিলেন। উন্নয়নশীল দেশের ঘরে পৌঁছতে বিশ্বস্বীকৃতি পেতে আরও হয়তো কিছু সময় লাগবে। কিন্তু আমরা দরিদ্র দেশ থেকে মধ্য আয়ের দেশে পৌঁছার প্রক্রিয়া কিন্তু আজকের নয়। এটা সেই বঙ্গবন্ধুর আমলে শুরু হয়েছিল। ধীরে ধীরে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সময় তার একটা স্বীকৃতি এসেছে। এটা সত্যিই অভাবনীয় ব্যাপার! কিন্তু দুর্ভাগ্যের হলো দেশে কোনো রাজনৈতিক নেতৃত্ব-কর্তৃত্ব নেই। দেশ চলছে লাগামহীন আমলাদের ইশারায়। দুর্নীতি হচ্ছে বাধাহীন। নেত্রী একাই এসব ফেরাতে পারবেন, তা ভাবলে ভুল হবে। কারণ একার বলে কোনো দিন কিছু হয়নি। এখন যে অনেক চাটুকার মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর প্রশংসা করবার চেষ্টা করছেন সেটা মঙ্গলের চাইতে অমঙ্গলই বেশি হয়। আওয়ামী লীগের লোক যদি দুর্নীতিপরায়ণ হয় তাহলে সে দায়ভার আওয়ামী লীগ নেত্রী মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ওপরও পড়ে। বঙ্গবন্ধুর জীবনের শ্রেষ্ঠ সাফল্য তিনি পুরো জাতিকে এক সুতোয় বেঁধেছিলেন। যে কারণে মুক্তিযুদ্ধে আমরা সফল হয়েছি। দেরিতে হলেও বিএনপি নেতৃত্বের চেতনার উন্মেষ ঘটেছে। বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ এবং তাঁর নেতৃত্ব একেবারে ফেলে দেওয়ার নয়, এটা বলা সত্য স্বীকার নাকি কোনো নতুন কৌশল বুঝতে পারছি না। তবে এটা তারা নিশ্চয়ই বুঝেছেন বঙ্গবন্ধুকে একেবারে মুছে ফেললে তারাও মুছে যাবেন। বীরউত্তম জিয়াউর রহমানের কোনো অস্তিত্বই থাকবে না। একসময় ছিল আমরা সত্যকে স্বীকার করার সাহস রাখতাম। কেন যেন সেই সত্য স্বীকারের সৎসাহস ধীরে ধীরে হারিয়ে ফেলছি। বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণের অনাদরে সব সময় কষ্ট পাই। এ জন্য বহু জায়গায় বহুভাবে বলার চেষ্টা করেছি যত্রতত্র যখন তখন লোক জড়ো করার জন্য বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ বাজানো উচিত নয়। ৭ মার্চের ভাষণের মর্যাদা রক্ষা করে বাজানো উচিত, শোনা উচিত, হৃদয়ঙ্গম করা উচিত। একজন নেতার পরিবেশ-পরিস্থিতির ওপর কতটা দখল থাকলে ওভাবে সব দিকে লক্ষ্য রেখে কোটি মানুষের প্রেরণা জাগাতে স্বচ্ছন্দ অমন একটি ভাষণ দেওয়া যেতে পারে। সেদিন টাঙ্গাইল থেকে ঢাকা আসার পথে দেখলাম রাস্তার পাশে ডিজিটাল বিলবোর্ডে বঙ্গবন্ধুর জাতিসংঘের বক্তৃতা দেখানো হচ্ছে। পোস্টটা ছিল প্রায় ২০-২৫ সেকেন্ডের। কেউ নেই, গাড়িঘোড়া এদিক-ওদিক ছুটছে বঙ্গবন্ধুর ছবি টিভির পর্দায় ভেসে আছে। আমার কাছে কেন যেন মনে হলো বঙ্গবন্ধু তো অতটা অসহায় ছিলেন না যে তাঁকে রাস্তায় রাস্তায় ফেরি করতে হবে। কাউকে এসব বোঝাতে পারি না, তেমন ভালো লাগে না। আমরা মিলেমিশে থাকতে পারলে যার যা মর্যাদা তা দিতে পারলে এখন শকুনির মতো কাড়াকাড়ি করে যেখানে আছি যেভাবে আছি তার চাইতে অনেক ভালো থাকতাম। এখন যার যা লাভ আমরা ভালো থাকলে সুস্থ থাকলে তার চাইতে কম নয়, আমার বিশ্বাস অনেক বেশি লাভবান হতাম। কিন্তু এ কথা কাউকে বোঝানো যাবে না। মাঝেমধ্যে ভালোমন্দ না বোঝার মড়ক আসে, যার কোনো টিকা নেই।

লেখক : রাজনীতিক।

www.ksjleague.com

 

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা
দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা
ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়
কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পকলায় ভাসানে উজান
শিল্পকলায় ভাসানে উজান

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে

পেছনের পৃষ্ঠা

বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

সম্পাদকীয়

নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন

সম্পাদকীয়

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা