শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০২ মার্চ, ২০২১ আপডেট:

সৈয়দ আবুল মকসুদ নেই; শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের দ্বার খুললে কী ক্ষতি?

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
সৈয়দ আবুল মকসুদ নেই; শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের দ্বার খুললে কী ক্ষতি?

মার্চ স্বাধীনতার মাস। আজ ২ মার্চ এক ঐতিহাসিক দিন, পতাকা দিবস। ১৯৭১-এর এই দিনে স্বাধীন বাংলাদেশের  আনুষ্ঠানিকভাবে প্রথম পতাকা তুলেছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিপি আ স ম আবদুর রব। নানা হাত ঘুরে নানা পরিবর্তনের পর আজও আমাদের সেই রক্তরাঙা সবুজ পতাকা আমাদের বিজয়ের কথা গর্বের কথা তুলে ধরে সারা বিশ্বময় পতপত করে ওড়ে। কিন্তু কোনো সরকারই সেই পতাকা উত্তোলন এবং পতাকা দিবসটিকে যথাযথ মর্যাদায় দেখেনি এবং পালন করেনি। আজ আ স ম আবদুর রবের পতাকা দিবসের আলোচনায় ইনশা আল্লাহ শরিক হব। সরকারের প্রতি আবেদন জানাব, দাবি করব কিছু কিছু সত্যকে কোনোভাবেই অস্বীকার করা যায় না। পতাকা উত্তোলনও ঠিক তেমনি অনস্বীকার্য বাস্তব সত্য। তাই পতাকা দিবসকে সরকারিভাবে যথাযোগ্য মর্যাদায় পালন করুন। জননেতা আ স ম আবদুর রব যদি বেঁচে থেকে দেখে যেতে পারেন তাহলে সেটা হবে তাঁর জীবনের শ্রেষ্ঠ সফলতা।

স্বজন হারিয়ে ব্যথাতুর বুকে কলম সরে না। এ কদিন হয় আমাদের অত্যন্ত প্রিয় সুসাহিত্যিক একজন সাদামাটা মানুষ না-ফেরার দেশে চলে গেলেন। সৈয়দ আবুল মকসুদ একজন নির্বিবাদী সাদামাটা নিরলস মানুষ ছিলেন। মহাত্মা গান্ধীর মতো কাপড় পেঁচিয়ে থাকতেন, কোর্ট-প্যান্ট-টাই-টুই পরতেন না। ভদ্রলোক মানিকগঞ্জের মানুষ। মুক্তিযুদ্ধে মানিকগঞ্জের গৌরব ক্যাপ্টেন হালিম চৌধুরীর সঙ্গে ছিলেন। বহুদিন সাংবাদিকতা করেছেন। শেষ দিন পর্যন্ত পত্রপত্রিকায় দারুণ অর্থবহ লেখা লিখতেন। তিনি হঠাৎই চলে গেলেন। সেদিন টাঙ্গাইলে ছিলাম। সকাল ৭টা-সাড়ে ৭টায় পত্রিকায় চোখ ফেলেই দেখি সৈয়দ আবুল মকসুদের ছবি। তিনি আর নেই। চোখে অন্ধকার দেখছিলাম। পায়ের নিচে মাটি সরে যাচ্ছিল। ধাতস্থ হতে বেশ সময় লেগেছে। জানা নেই, শোনা নেই হঠাৎই তিনি নেই। খবরটি পেয়ে আমার স্ত্রী খুব কেঁদেছিলেন। কারণ সৈয়দ আবুল মকসুদ আমাকে তো ভালোবাসতেনই আমার স্ত্রীকে অসম্ভব সম্মান করতেন, খোঁজখবর নিতেন।

সৈয়দ আবুল মকসুদের সঙ্গে স্বাধীনতার পর আমার প্রথম দেখা টাঙ্গাইলে। বঙ্গবন্ধু যেদিন কাদেরিয়া বাহিনীর হাত থেকে অস্ত্র আনতে গিয়েছিলেন সেদিন সে অনুষ্ঠান কভার করতে গিয়েছিলেন। আরও গিয়েছিলেন একসময়ের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা জনাব মাহবুবুল আলম। এরপর কতবার কতভাবে দেখা হয়েছে কথা হয়েছে। তিনি আমার বাড়ি এসেছেন, টাঙ্গাইলে গেছেন, কালিয়ান-সখীপুর কোনো জায়গা বাদ যায়নি। আমিও তার ধানমন্ডির বাড়িতে গেছি। কোনো সময় কোনো সভা-সমিতি হলে আহ্বান করলে সাড়া না দিয়ে থাকেননি। ২০১৫ সালে যখন দেশ পুড়ছিল জ্বলছিল, রাস্তাঘাটে গাড়িঘোড়া পুড়ে ছাই হচ্ছিল, বিএনপির লাগাতার হরতাল ও অবরোধ, মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর আলোচনায় না বসার জেদ- এসবের বিরুদ্ধে শান্তিপূর্ণ প্রতিবাদে ঘরের বাইরে ৩০৮ দিন অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছিলাম। ঝড়-তুফানে সে যে কি নিদারুণ কষ্ট ভাষায় বর্ণনা করা যাবে না। তবু বারবার মনে হচ্ছিল দুই নেত্রীর যদি চেতনা ফেরে দেশের মঙ্গল হয় তাই ২৮ জানুয়ারি, ২০১৫ কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের মতিঝিল অফিসের সামনে ফুটপাথে বসেছিলাম। নির্বিবাদে থাকতে পারিনি। পুলিশ মাঝেমধ্যেই কাপড়ের তাঁবু ছিঁড়ে নিয়ে যেত, চৌকি-চৌকাঠ কিছুই রাখতে দিত না। যতবার বায়তুল মোকাররমে জুমার নামাজ আদায় করতে গেছি ফিরে এসে কিছুই পাইনি। সেই তখনো সহমর্মিতা জানাতে যেমন সাবেক রাষ্ট্রপতি এ কিউ এম বদরুদ্দোজা চৌধুরী, বিকল্পধারার মহাসচিব মেজর (অব.) মান্নান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ভিসি এমাজউদ্দীন আহমদ, আমাদের স্বপ্নপুরুষ একসময়ের পূর্ব পাকিস্তানে ছাত্র-যুবকের অহংকার শাহ মোয়াজ্জেম হোসেন, মুক্তিযুদ্ধের এক উল্লেখযোগ্য ব্যক্তি ড. জাফরুল্লাহ চৌধুরী আরও অনেকের সঙ্গে সৈয়দ আবুল মকসুদ অনেকবার গিয়ে পাশে বসে থেকেছেন, উৎসাহ-উদ্দীপনা দিয়েছেন। রাস্তায় বসে থাকা আরও সঙ্গী হয়েছিলেন আ স ম আবদুর রব, সুলতান মোহাম্মদ মনসুর, মোস্তফা মহসীন মন্টু, সুসাহিত্যিক আল মুজাহিদী, এ টি এম হেমায়েত উদ্দিন আরও অনেকে। কার কথা বলি। কিন্তু সৈয়দ আবুল মকসুদের মতো অত বারবার আর কেউ যাননি। ২৮ জানুয়ারি থেকে দুই মাস পাঁচ দিন মতিঝিলের ফুটপাথে ছিলাম। না হলেও ১০ বার গেছেন, অনেক সময় কাটিয়েছেন, আমার অবস্থান নিয়ে লিখেছেন, দু-একবার একসঙ্গে খাবার খেয়েছেন। একেবারে শিশুর মতো সরল মানুষ ছিলেন।

একবার তিনি সখীপুরের কালিয়ানে আমার গ্রামের বাড়িতে ছিলেন। স্ত্রী-ছেলে-মেয়ে নিয়ে আমরা সেদিন সবাই সখীপুর গিয়েছিলাম। কথা ছিল মুজিব কলেজে মন্ত্রী লতিফ ভাই যাবেন। কলেজের প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে বড় ভাইকে বরণ করব। কিন্তু তা হয়ে ওঠেনি। আমার প্রতিষ্ঠিত মুজিব কলেজে আমাকে যেতে দেওয়া হবে না। কালিয়ান থেকে বেরিয়ে সংগ্রামপুর পৌঁছার পরই একঝাঁক পুলিশ বাধা দেয়, আর যাওয়া যাবে না। কেন যাব না জিজ্ঞেস করলে পুলিশ কোনো সদুত্তর দিতে পারেনি। তারা তেমন বেশি উচ্চবাচ্য করেনি। চলে গিয়েছিলাম সখীপুর তালতলা মোড়ে। সেখানে পুলিশের এক ভাঙা গাড়ি আমার সামনে দাঁড় করিয়ে দেয়- কলেজে যেতে দেওয়া হবে না। হবে না, হবে না। বড় ভাই মাননীয় মন্ত্রী তাঁকে যদি বরণ করায় অসুবিধা থাকে হবে না। শওকত মোমেন শাজাহান আমন্ত্রণ জানিয়ে বেশ কয়েকবার ফোন করেছিল। বুঝতে পারিনি তাদের খেলা কী। তা যাই হোক তাদের খেলা তারা খেলেছে। আমি আর সেখানে যাইনি। পাশে এক বাড়িতে খাবার খেয়ে ঢাকায় ফিরেছিলাম। সেদিনও সঙ্গে ছিলেন সৈয়দ আবুল মকসুদ। সে ঘটনা নিয়েও তিনি পত্রিকায় লিখেছিলেন। বড় প্রিয় মানুষ, বিবেকবান মানুষ। রাষ্ট্রের দুঃসময়ে যাঁদের পরামর্শের সরকার এবং আমাদের দরকার তাঁরা আস্তে আস্তে সবাই চলে যাচ্ছেন। কবে আমার ডাক আসবে তা আল্লাহ রব্বুল আলামিনই জানেন। প্রার্থনা করি, পরম করুণাময় যেন সৈয়দ আবুল মকসুদকে বেহেশতবাসী করেন।

শনিবার ২৭ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশ প্রতিদিনের খোলা কলামে সৈয়দ বোরহান কবীরের ‘লেখাপড়া করে যে করোনায় মরে সে’ এক অসাধারণ লেখা পড়লাম। বড় ভালো লাগল। ’৯০-এ যখন দেশে ফিরি তখন নঈম নিজাম, পীর হাবিব, সাগর, শাহেদ, সৈয়দ বোরহান কবীরসহ আরও অনেককে পেয়েছিলাম। আস্তে আস্তে তারা প্রবীণ হয়েছে। এদের ছোট ভাইয়ের মতো ভালোবাসি, ¯ন্ডেœহ করি। তাদের সবার লেখাই খুব ভালো লাগে। হয়তো বোরহানের লেখা বেশি ভালো লাগে। কিন্তু ভালো লাগাটা একেবারে অর্থহীন নয়, অন্ধের মতোও নয়। পুরো লেখায় অনেক কৌতুক আছে, আছে ব্যঙ্গ, সর্বোপরি আছে অসাধারণ বাস্তবতা। সবকিছু চলছে- ব্যবসা-বাণিজ্য, লুটপাট, খুন-খারাবি কোথাও কোনো বাধা নেই। এই কিছু দিন আগে দিনাজপুর না রংপুরে এক বিয়ের জন্য খোলা মাঠে কয়েক কোটি টাকা খরচ করে তাজমহল বানানো হয়েছিল। সেখানে কোনো দোষ নেই, কোনো সংক্রমণ নেই। যত সংক্রমণ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রেখে লাভ কী- এসব নিয়ে বোরহান দীর্ঘ আলোচনা করেছে। তার আলোচনা শতভাগ সঠিক না বললেও কোনো কিছুই ফেলে দেওয়ার মতো নয়। দীর্ঘ এক বছর শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রেখে যে লাভ হয়েছে আরও দীর্ঘ সময় বাচ্চাদের স্কুল থেকে দূরে রেখে তার থেকে শত সহস্র গুণ ক্ষতির সম্ভাবনা। বোরহান যেভাবে শিক্ষা মন্ত্রণালয় এবং মন্ত্রীকে ধুয়েছে আমি মন্ত্রীকে ওভাবে বলতে পারব না। কারণ তাকে আমি খুব ভালোবাসি, ¯ন্ডেœহ করি। তার বাবা আমাদের পরম শ্রদ্ধেয় ব্যক্তি। ব্যক্তিগতভাবে দীপু মনির সঙ্গে আমার অনেকবার দেখা হয়েছে। তার শ্রদ্ধা-ভক্তি-ভালোবাসায় আমি মুগ্ধ। একা দীপু মনি বা শিক্ষা উপমন্ত্রী যে তেমন কিছু করতে পারে না এও বুঝি। তবে ২৪ মে বিশ্ববিদ্যালয় খোলার ঘোষণা খুব একটা মনঃপূত হয়নি। ছেলে-মেয়েরা হল খোলার কথা বলছে। কোনো কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রছাত্রীরা হলে উঠলে কর্তৃপক্ষ তাদের বাহুবলে তাড়িয়ে দিয়ে তালা মারে। কিন্তু সন্তানদের সঙ্গে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের পুলিশি আচরণ কোনোমতেই ঠিক নয়। এখন যা হচ্ছে তা ঠিক হচ্ছে না। তাই এটা তো অবশ্যই বলতে হবে আর কোথাও করোনা নেই, করোনা নিয়ে অত ভয়ভীতি নেই। যতসব অসুবিধা সবই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বা হলগুলোয়- এ কী করে হয়? ব্যাপারটা মানা যায় না। তাই অবশ্যই বলব, যত তাড়াতাড়ি সম্ভব ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য, ভবিষ্যৎ প্রজন্মের সমৃদ্ধির জন্য অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানও খুলে দেওয়া উচিত। যতটা সম্ভব তারা স্বাস্থ্যবিধি মানলে মনে হয় কিছুই হবে না। এ ক্ষেত্রে একটা কথা অবশ্যই বলব, স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ে লুটতরাজ যতই হোক মন্ত্রণালয় যতই ব্যর্থ হোক মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে করোনা মোকাবিলায় সরকার সফল হয়েছে। এখন এ সফলতা বজায় রাখতে হলে আরও বেশি যত্নবান, সতর্ক হওয়া উচিত। ১৯৫০ সালের মন্বন্তরের কথা জানি, চরম খাদ্য সংকটে না খেয়ে যত মানুষ মরেছিল নতুন ধান ওঠার পর খাবার পেয়ে তার চেয়ে বেশি মানুষ মরেছিল। তাই সতর্কতায় উদাসীন হলে চলবে না। আমাদের সব সময় চোখ-কান খোলা রাখতে হবে। করোনার মহাদুর্যোগে উন্নত দেশের চাইতে পিছিয়ে পড়া দেশের মধ্যে বাংলাদেশ অনেক সাফল্যের পরিচয় দিয়েছে।

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ছোটবোন স্নেহের রেহানাকে নিয়ে আমাদের উন্নয়নশীল দেশে প্রবেশের সুসংবাদ দিলেন। উন্নয়নশীল দেশের ঘরে পৌঁছতে বিশ্বস্বীকৃতি পেতে আরও হয়তো কিছু সময় লাগবে। কিন্তু আমরা দরিদ্র দেশ থেকে মধ্য আয়ের দেশে পৌঁছার প্রক্রিয়া কিন্তু আজকের নয়। এটা সেই বঙ্গবন্ধুর আমলে শুরু হয়েছিল। ধীরে ধীরে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সময় তার একটা স্বীকৃতি এসেছে। এটা সত্যিই অভাবনীয় ব্যাপার! কিন্তু দুর্ভাগ্যের হলো দেশে কোনো রাজনৈতিক নেতৃত্ব-কর্তৃত্ব নেই। দেশ চলছে লাগামহীন আমলাদের ইশারায়। দুর্নীতি হচ্ছে বাধাহীন। নেত্রী একাই এসব ফেরাতে পারবেন, তা ভাবলে ভুল হবে। কারণ একার বলে কোনো দিন কিছু হয়নি। এখন যে অনেক চাটুকার মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর প্রশংসা করবার চেষ্টা করছেন সেটা মঙ্গলের চাইতে অমঙ্গলই বেশি হয়। আওয়ামী লীগের লোক যদি দুর্নীতিপরায়ণ হয় তাহলে সে দায়ভার আওয়ামী লীগ নেত্রী মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ওপরও পড়ে। বঙ্গবন্ধুর জীবনের শ্রেষ্ঠ সাফল্য তিনি পুরো জাতিকে এক সুতোয় বেঁধেছিলেন। যে কারণে মুক্তিযুদ্ধে আমরা সফল হয়েছি। দেরিতে হলেও বিএনপি নেতৃত্বের চেতনার উন্মেষ ঘটেছে। বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ এবং তাঁর নেতৃত্ব একেবারে ফেলে দেওয়ার নয়, এটা বলা সত্য স্বীকার নাকি কোনো নতুন কৌশল বুঝতে পারছি না। তবে এটা তারা নিশ্চয়ই বুঝেছেন বঙ্গবন্ধুকে একেবারে মুছে ফেললে তারাও মুছে যাবেন। বীরউত্তম জিয়াউর রহমানের কোনো অস্তিত্বই থাকবে না। একসময় ছিল আমরা সত্যকে স্বীকার করার সাহস রাখতাম। কেন যেন সেই সত্য স্বীকারের সৎসাহস ধীরে ধীরে হারিয়ে ফেলছি। বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণের অনাদরে সব সময় কষ্ট পাই। এ জন্য বহু জায়গায় বহুভাবে বলার চেষ্টা করেছি যত্রতত্র যখন তখন লোক জড়ো করার জন্য বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ বাজানো উচিত নয়। ৭ মার্চের ভাষণের মর্যাদা রক্ষা করে বাজানো উচিত, শোনা উচিত, হৃদয়ঙ্গম করা উচিত। একজন নেতার পরিবেশ-পরিস্থিতির ওপর কতটা দখল থাকলে ওভাবে সব দিকে লক্ষ্য রেখে কোটি মানুষের প্রেরণা জাগাতে স্বচ্ছন্দ অমন একটি ভাষণ দেওয়া যেতে পারে। সেদিন টাঙ্গাইল থেকে ঢাকা আসার পথে দেখলাম রাস্তার পাশে ডিজিটাল বিলবোর্ডে বঙ্গবন্ধুর জাতিসংঘের বক্তৃতা দেখানো হচ্ছে। পোস্টটা ছিল প্রায় ২০-২৫ সেকেন্ডের। কেউ নেই, গাড়িঘোড়া এদিক-ওদিক ছুটছে বঙ্গবন্ধুর ছবি টিভির পর্দায় ভেসে আছে। আমার কাছে কেন যেন মনে হলো বঙ্গবন্ধু তো অতটা অসহায় ছিলেন না যে তাঁকে রাস্তায় রাস্তায় ফেরি করতে হবে। কাউকে এসব বোঝাতে পারি না, তেমন ভালো লাগে না। আমরা মিলেমিশে থাকতে পারলে যার যা মর্যাদা তা দিতে পারলে এখন শকুনির মতো কাড়াকাড়ি করে যেখানে আছি যেভাবে আছি তার চাইতে অনেক ভালো থাকতাম। এখন যার যা লাভ আমরা ভালো থাকলে সুস্থ থাকলে তার চাইতে কম নয়, আমার বিশ্বাস অনেক বেশি লাভবান হতাম। কিন্তু এ কথা কাউকে বোঝানো যাবে না। মাঝেমধ্যে ভালোমন্দ না বোঝার মড়ক আসে, যার কোনো টিকা নেই।

লেখক : রাজনীতিক।

www.ksjleague.com

 

এই বিভাগের আরও খবর
আইএমএফ ঋণ
আইএমএফ ঋণ
বিনিয়োগ বিসংবাদ
বিনিয়োগ বিসংবাদ
দরকার আদর্শ পরিবার
দরকার আদর্শ পরিবার
ধর্ষণের কারণ ও ভয়াবহতা
ধর্ষণের কারণ ও ভয়াবহতা
শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগে প্রকৃতির প্রতিশোধ
শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগে প্রকৃতির প্রতিশোধ
শ্রম সংস্কার
শ্রম সংস্কার
পুলিশ ও র‌্যাব পুনর্গঠন
পুলিশ ও র‌্যাব পুনর্গঠন
আত্মশুদ্ধির প্রয়োজনীয়তা
আত্মশুদ্ধির প্রয়োজনীয়তা
বাইতুল্লাহর মুসাফিরদের জন্য জরুরি নসিহত
বাইতুল্লাহর মুসাফিরদের জন্য জরুরি নসিহত
নতুন বিনিয়োগের গ্যারান্টি চাই
নতুন বিনিয়োগের গ্যারান্টি চাই
ফিলিস্তিন নিয়ে কি পারমাণবিক যুদ্ধ বাধবে
ফিলিস্তিন নিয়ে কি পারমাণবিক যুদ্ধ বাধবে
গরু চোরাচালান
গরু চোরাচালান
সর্বশেষ খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ মে)

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য হত্যা: গ্রেপ্তার তামিমের বাড়িতে অগ্নিসংযোগ
ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য হত্যা: গ্রেপ্তার তামিমের বাড়িতে অগ্নিসংযোগ

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইথিওপিয়ায় গৃহযুদ্ধ চালানো টাইগ্রে দল নিষিদ্ধ
ইথিওপিয়ায় গৃহযুদ্ধ চালানো টাইগ্রে দল নিষিদ্ধ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর
আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারি টাকায় প্রথম আলোর প্রচারণা
সরকারি টাকায় প্রথম আলোর প্রচারণা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবির সমস্যা সমাধানে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া হবে: উপদেষ্টা মাহফুজ
জবির সমস্যা সমাধানে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া হবে: উপদেষ্টা মাহফুজ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্যাটারিচালিত রিকশা ভাঙার প্রতিবাদে বিক্ষোভ সমাবেশের ডাক
ব্যাটারিচালিত রিকশা ভাঙার প্রতিবাদে বিক্ষোভ সমাবেশের ডাক

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিজ গ্রামে চিরনিদ্রায় শায়িত ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য
নিজ গ্রামে চিরনিদ্রায় শায়িত ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক সেনাসদস্যদের আবেদন সর্বোচ্চ গুরুত্বের সঙ্গে নেওয়া হয়েছে: আইএসপিআর
সাবেক সেনাসদস্যদের আবেদন সর্বোচ্চ গুরুত্বের সঙ্গে নেওয়া হয়েছে: আইএসপিআর

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫০ হাজার টাকা করে পেলেন অভিযানে রিকশা হারানো ৩ চালক
৫০ হাজার টাকা করে পেলেন অভিযানে রিকশা হারানো ৩ চালক

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চাঁদপুরে মাকে হত্যায় ছেলের যাবজ্জীবন
চাঁদপুরে মাকে হত্যায় ছেলের যাবজ্জীবন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কে এই রাফাল ধ্বংসকারী পাকিস্তানি নারী পাইলট আয়েশা?
কে এই রাফাল ধ্বংসকারী পাকিস্তানি নারী পাইলট আয়েশা?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীর সুবর্ণচরে ২৭ অবৈধ দোকান উচ্ছেদ করে খাল উদ্ধার
নোয়াখালীর সুবর্ণচরে ২৭ অবৈধ দোকান উচ্ছেদ করে খাল উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আম কুড়াতে গিয়ে বজ্রপাতে একজনের মৃত্যু
আম কুড়াতে গিয়ে বজ্রপাতে একজনের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গৃহবধূকে হত্যার অভিযোগ
গৃহবধূকে হত্যার অভিযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজার জেলা সদর হাসপাতালের নানা অনিয়ম-সমস্যা নিয়ে মানববন্ধন
কক্সবাজার জেলা সদর হাসপাতালের নানা অনিয়ম-সমস্যা নিয়ে মানববন্ধন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফগানদের জন্য অস্থায়ী সুরক্ষা মর্যাদা বাতিল করলেন ট্রাম্প
আফগানদের জন্য অস্থায়ী সুরক্ষা মর্যাদা বাতিল করলেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনাকে যেভাবে ফিরিয়ে আনা সম্ভব, জানালেন দুদক চেয়ারম্যান
শেখ হাসিনাকে যেভাবে ফিরিয়ে আনা সম্ভব, জানালেন দুদক চেয়ারম্যান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টাকে কাছে পেয়ে আবেগাপ্লুত বাথুয়াবাসী
প্রধান উপদেষ্টাকে কাছে পেয়ে আবেগাপ্লুত বাথুয়াবাসী

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগে মামলা
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগে মামলা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সংঘর্ষে একজন নিহত, আহত ১৫
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সংঘর্ষে একজন নিহত, আহত ১৫

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় মাদকবিরোধী বিতর্ক প্রতিযোগিতা
গাইবান্ধায় মাদকবিরোধী বিতর্ক প্রতিযোগিতা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লালমনিরহাটে আওয়ামী লীগ নেতা হাবিবুর গ্রেফতার
লালমনিরহাটে আওয়ামী লীগ নেতা হাবিবুর গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছাত্রদল নেতা সাম্য হত্যার প্রতিবাদে ঝালকাঠিতে বিক্ষোভ মিছিল
ছাত্রদল নেতা সাম্য হত্যার প্রতিবাদে ঝালকাঠিতে বিক্ষোভ মিছিল

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে সাংবাদিকদের আয়োজনে ব্যতিক্রমধর্মী আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত
গাজীপুরে সাংবাদিকদের আয়োজনে ব্যতিক্রমধর্মী আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঠাকুরগাঁওয়ে স্কাউটসের মাল্টিপারপাস ওয়ার্কশপ অনুষ্ঠিত
ঠাকুরগাঁওয়ে স্কাউটসের মাল্টিপারপাস ওয়ার্কশপ অনুষ্ঠিত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের অরুণাচলের ২৭ জায়গার নতুন নামকরণ করল চীন
ভারতের অরুণাচলের ২৭ জায়গার নতুন নামকরণ করল চীন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচারপ্রার্থীদের সেবা সহজ করতে এবার সব আদালতে পৃথক হেল্পলাইন
বিচারপ্রার্থীদের সেবা সহজ করতে এবার সব আদালতে পৃথক হেল্পলাইন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিলেট থেকে সরাসরি হজ ফ্লাইট শুরু
সিলেট থেকে সরাসরি হজ ফ্লাইট শুরু

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সর্বাধিক পঠিত
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ নিয়ে যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ নিয়ে যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেমিক্যালমুক্ত আম চেনার উপায়
কেমিক্যালমুক্ত আম চেনার উপায়

১৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

রাতে আপনি ঘুমান কীভাবে, সৌদি যুবরাজকে ট্রাম্প
রাতে আপনি ঘুমান কীভাবে, সৌদি যুবরাজকে ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা: ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্রকে ৬০০ ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ার হুমকি দিল ইরান
মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা: ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্রকে ৬০০ ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ার হুমকি দিল ইরান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যার মাথার দাম ছিল এক কোটি ডলার, তার সঙ্গেই হাত মেলালেন ট্রাম্প
যার মাথার দাম ছিল এক কোটি ডলার, তার সঙ্গেই হাত মেলালেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের আলোচিত কর্নেল সোফিয়াকে ‘সন্ত্রাসীদের বোন’ বললেন বিজেপি মন্ত্রী
ভারতের আলোচিত কর্নেল সোফিয়াকে ‘সন্ত্রাসীদের বোন’ বললেন বিজেপি মন্ত্রী

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ আইপিএলে ডাক পেলেন মুস্তাফিজ
হঠাৎ আইপিএলে ডাক পেলেন মুস্তাফিজ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আহত তটিনী, দুই দিনের বিশ্রামে ঢাকায়
আহত তটিনী, দুই দিনের বিশ্রামে ঢাকায়

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশ্বের ‘দরিদ্রতম প্রেসিডেন্ট’ হোসে মুজিকা আর নেই
বিশ্বের ‘দরিদ্রতম প্রেসিডেন্ট’ হোসে মুজিকা আর নেই

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাদের জন্য ব্লু ভিসা চালু করল আমিরাত
যাদের জন্য ব্লু ভিসা চালু করল আমিরাত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কে এই রাফাল ধ্বংসকারী পাকিস্তানি নারী পাইলট আয়েশা?
কে এই রাফাল ধ্বংসকারী পাকিস্তানি নারী পাইলট আয়েশা?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধ বন্ধ করব না: নেতানিয়াহু
গাজায় যুদ্ধ বন্ধ করব না: নেতানিয়াহু

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিহত সাম্য আমাদের দীর্ঘদিনের পরীক্ষিত ছাত্রনেতা: রাকিব
নিহত সাম্য আমাদের দীর্ঘদিনের পরীক্ষিত ছাত্রনেতা: রাকিব

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাবি শিক্ষার্থী খুনের ঘটনায় সন্দেহভাজন দুই হামলাকারী আটক
ঢাবি শিক্ষার্থী খুনের ঘটনায় সন্দেহভাজন দুই হামলাকারী আটক

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ম্যাক্সওয়েলকে নিয়ে মন্তব্য, জবাবে যা বললেন প্রীতি জিনতা
ম্যাক্সওয়েলকে নিয়ে মন্তব্য, জবাবে যা বললেন প্রীতি জিনতা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সমালোচনার মুখে বদলে গেল ‌‘আ-আম জনতা’ পার্টির নাম
সমালোচনার মুখে বদলে গেল ‌‘আ-আম জনতা’ পার্টির নাম

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইশরাককে মেয়রের দায়িত্ব বুঝিয়ে দেওয়ার দাবিতে নগরভবনের সামনে বিক্ষোভ
ইশরাককে মেয়রের দায়িত্ব বুঝিয়ে দেওয়ার দাবিতে নগরভবনের সামনে বিক্ষোভ

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মোদি ফের হামলা চালাতে পারেন, প্রস্তুত থাকতে হবে : ইমরান খান
মোদি ফের হামলা চালাতে পারেন, প্রস্তুত থাকতে হবে : ইমরান খান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির মধ্যেই পাল্টাপাল্টি কূটনীতিক বহিষ্কার ভারত-পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতির মধ্যেই পাল্টাপাল্টি কূটনীতিক বহিষ্কার ভারত-পাকিস্তানের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাকরাইলে আন্দোলনকারীদের সঙ্গে যোগ দিতে বাসে করে আসছেন ছাত্র-শিক্ষকরা
কাকরাইলে আন্দোলনকারীদের সঙ্গে যোগ দিতে বাসে করে আসছেন ছাত্র-শিক্ষকরা

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিয়াম-মেহজাবীনের গিগাবাইট টাইটানস চ্যাম্পিয়ন
সিয়াম-মেহজাবীনের গিগাবাইট টাইটানস চ্যাম্পিয়ন

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শত চ্যালেঞ্জেও নীরবে কাজ করে যাচ্ছে সেনাবাহিনী
শত চ্যালেঞ্জেও নীরবে কাজ করে যাচ্ছে সেনাবাহিনী

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের সাথে চুক্তি করতে চান ট্রাম্প, তবে থাকা যাবে না পারমাণবিক অস্ত্র
ইরানের সাথে চুক্তি করতে চান ট্রাম্প, তবে থাকা যাবে না পারমাণবিক অস্ত্র

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বজনীন পেনশন স্কিমে বড় পরিবর্তন
সর্বজনীন পেনশন স্কিমে বড় পরিবর্তন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য হত্যার ঘটনায় গ্রেপ্তার ৩
ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য হত্যার ঘটনায় গ্রেপ্তার ৩

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিমানবন্দর থেকে ফেরত পাঠানো হলো বাফুফের মাহফুজাকে
বিমানবন্দর থেকে ফেরত পাঠানো হলো বাফুফের মাহফুজাকে

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অরুণাচলের ২৭ জায়গার নতুন নামকরণ করল চীন
অরুণাচলের ২৭ জায়গার নতুন নামকরণ করল চীন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাম্য হত্যায় জড়িত সবার শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে: হাসনাত
সাম্য হত্যায় জড়িত সবার শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে: হাসনাত

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলের বিমানবন্দরে হুথির তিন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলের বিমানবন্দরে হুথির তিন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যুক্ত হবে আরও দেশ: ট্রাম্প
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যুক্ত হবে আরও দেশ: ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রণক্ষেত্রে পরিণত কাকরাইল
রণক্ষেত্রে পরিণত কাকরাইল

প্রথম পৃষ্ঠা

সাম্য হত্যায় কারা
সাম্য হত্যায় কারা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগে প্রকৃতির প্রতিশোধ
শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগে প্রকৃতির প্রতিশোধ

সম্পাদকীয়

জুলাইয়ের ঘটনায় অনুশোচনা করতে চান শাজাহান খান
জুলাইয়ের ঘটনায় অনুশোচনা করতে চান শাজাহান খান

পেছনের পৃষ্ঠা

সংসদে ১০০ নারী আসন চাইলেন নাসরিন আউয়াল
সংসদে ১০০ নারী আসন চাইলেন নাসরিন আউয়াল

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান এখনো উত্তেজনা
ভারত-পাকিস্তান এখনো উত্তেজনা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

চিকিৎসা ওষুধে লাগামহীন খরচ
চিকিৎসা ওষুধে লাগামহীন খরচ

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্রদল নেতা হত্যায় উত্তাল ঢাবি
ছাত্রদল নেতা হত্যায় উত্তাল ঢাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর
আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর

প্রথম পৃষ্ঠা

আমার প্রেমটা দর্শকদের নিয়ে
আমার প্রেমটা দর্শকদের নিয়ে

শোবিজ

জাতীয় ঐকমত্য কতদূর
জাতীয় ঐকমত্য কতদূর

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউ-ডাকে বদলেছে জীবন
বাউ-ডাকে বদলেছে জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

আকবরের সেঞ্চুরির পরও হার
আকবরের সেঞ্চুরির পরও হার

মাঠে ময়দানে

আমলাতন্ত্রের ফাঁদে সরকারি কোম্পানির শেয়ার
আমলাতন্ত্রের ফাঁদে সরকারি কোম্পানির শেয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

আইসিসির এপ্রিল  সেরা মিরাজ
আইসিসির এপ্রিল সেরা মিরাজ

মাঠে ময়দানে

বন্ধুত্ব নিয়ে সুনেরাহ
বন্ধুত্ব নিয়ে সুনেরাহ

শোবিজ

সরকারি টাকায় প্রথম আলোর প্রচারণা
সরকারি টাকায় প্রথম আলোর প্রচারণা

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দরে বিশ্বসেরা প্রতিষ্ঠান সম্পৃক্ত করা হবে : প্রধান উপদেষ্টা
চট্টগ্রাম বন্দরে বিশ্বসেরা প্রতিষ্ঠান সম্পৃক্ত করা হবে : প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

সাড়ে ৮ কোটিতে দিল্লিতে মুস্তাফিজ
সাড়ে ৮ কোটিতে দিল্লিতে মুস্তাফিজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সমন্বয়হীনতায় আটকা উন্নয়ন ও সৌন্দর্যবর্ধন
সমন্বয়হীনতায় আটকা উন্নয়ন ও সৌন্দর্যবর্ধন

নগর জীবন

প্রকৃত ন্যায়বিচারের দৃষ্টান্ত রেখে যেতে চাই
প্রকৃত ন্যায়বিচারের দৃষ্টান্ত রেখে যেতে চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ওয়াকিবহাল
আওয়ামী লীগ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ওয়াকিবহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

সাপ খেলা দেখতে হাজারো মানুষ
সাপ খেলা দেখতে হাজারো মানুষ

দেশগ্রাম

আবর্জনায় বদ্ধ জেল খাল
আবর্জনায় বদ্ধ জেল খাল

রকমারি নগর পরিক্রমা

জামিন পেলেন জুবাইদা রহমান
জামিন পেলেন জুবাইদা রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

ইশরাককে মেয়র পদে বসানোর দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি
ইশরাককে মেয়র পদে বসানোর দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্রে আওয়ামী লীগ দোসররা
ষড়যন্ত্রে আওয়ামী লীগ দোসররা

প্রথম পৃষ্ঠা

কর্নেল সোফিয়াকে কটাক্ষ করে বিপাকে বিজেপি মন্ত্রী
কর্নেল সোফিয়াকে কটাক্ষ করে বিপাকে বিজেপি মন্ত্রী

পূর্ব-পশ্চিম

মারা গেছেন বিশ্বের দরিদ্র প্রেসিডেন্ট হোসে মুজিকা
মারা গেছেন বিশ্বের দরিদ্র প্রেসিডেন্ট হোসে মুজিকা

পূর্ব-পশ্চিম