শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০২ মার্চ, ২০২১ আপডেট:

সৈয়দ আবুল মকসুদ নেই; শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের দ্বার খুললে কী ক্ষতি?

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
সৈয়দ আবুল মকসুদ নেই; শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের দ্বার খুললে কী ক্ষতি?

মার্চ স্বাধীনতার মাস। আজ ২ মার্চ এক ঐতিহাসিক দিন, পতাকা দিবস। ১৯৭১-এর এই দিনে স্বাধীন বাংলাদেশের  আনুষ্ঠানিকভাবে প্রথম পতাকা তুলেছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিপি আ স ম আবদুর রব। নানা হাত ঘুরে নানা পরিবর্তনের পর আজও আমাদের সেই রক্তরাঙা সবুজ পতাকা আমাদের বিজয়ের কথা গর্বের কথা তুলে ধরে সারা বিশ্বময় পতপত করে ওড়ে। কিন্তু কোনো সরকারই সেই পতাকা উত্তোলন এবং পতাকা দিবসটিকে যথাযথ মর্যাদায় দেখেনি এবং পালন করেনি। আজ আ স ম আবদুর রবের পতাকা দিবসের আলোচনায় ইনশা আল্লাহ শরিক হব। সরকারের প্রতি আবেদন জানাব, দাবি করব কিছু কিছু সত্যকে কোনোভাবেই অস্বীকার করা যায় না। পতাকা উত্তোলনও ঠিক তেমনি অনস্বীকার্য বাস্তব সত্য। তাই পতাকা দিবসকে সরকারিভাবে যথাযোগ্য মর্যাদায় পালন করুন। জননেতা আ স ম আবদুর রব যদি বেঁচে থেকে দেখে যেতে পারেন তাহলে সেটা হবে তাঁর জীবনের শ্রেষ্ঠ সফলতা।

স্বজন হারিয়ে ব্যথাতুর বুকে কলম সরে না। এ কদিন হয় আমাদের অত্যন্ত প্রিয় সুসাহিত্যিক একজন সাদামাটা মানুষ না-ফেরার দেশে চলে গেলেন। সৈয়দ আবুল মকসুদ একজন নির্বিবাদী সাদামাটা নিরলস মানুষ ছিলেন। মহাত্মা গান্ধীর মতো কাপড় পেঁচিয়ে থাকতেন, কোর্ট-প্যান্ট-টাই-টুই পরতেন না। ভদ্রলোক মানিকগঞ্জের মানুষ। মুক্তিযুদ্ধে মানিকগঞ্জের গৌরব ক্যাপ্টেন হালিম চৌধুরীর সঙ্গে ছিলেন। বহুদিন সাংবাদিকতা করেছেন। শেষ দিন পর্যন্ত পত্রপত্রিকায় দারুণ অর্থবহ লেখা লিখতেন। তিনি হঠাৎই চলে গেলেন। সেদিন টাঙ্গাইলে ছিলাম। সকাল ৭টা-সাড়ে ৭টায় পত্রিকায় চোখ ফেলেই দেখি সৈয়দ আবুল মকসুদের ছবি। তিনি আর নেই। চোখে অন্ধকার দেখছিলাম। পায়ের নিচে মাটি সরে যাচ্ছিল। ধাতস্থ হতে বেশ সময় লেগেছে। জানা নেই, শোনা নেই হঠাৎই তিনি নেই। খবরটি পেয়ে আমার স্ত্রী খুব কেঁদেছিলেন। কারণ সৈয়দ আবুল মকসুদ আমাকে তো ভালোবাসতেনই আমার স্ত্রীকে অসম্ভব সম্মান করতেন, খোঁজখবর নিতেন।

সৈয়দ আবুল মকসুদের সঙ্গে স্বাধীনতার পর আমার প্রথম দেখা টাঙ্গাইলে। বঙ্গবন্ধু যেদিন কাদেরিয়া বাহিনীর হাত থেকে অস্ত্র আনতে গিয়েছিলেন সেদিন সে অনুষ্ঠান কভার করতে গিয়েছিলেন। আরও গিয়েছিলেন একসময়ের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা জনাব মাহবুবুল আলম। এরপর কতবার কতভাবে দেখা হয়েছে কথা হয়েছে। তিনি আমার বাড়ি এসেছেন, টাঙ্গাইলে গেছেন, কালিয়ান-সখীপুর কোনো জায়গা বাদ যায়নি। আমিও তার ধানমন্ডির বাড়িতে গেছি। কোনো সময় কোনো সভা-সমিতি হলে আহ্বান করলে সাড়া না দিয়ে থাকেননি। ২০১৫ সালে যখন দেশ পুড়ছিল জ্বলছিল, রাস্তাঘাটে গাড়িঘোড়া পুড়ে ছাই হচ্ছিল, বিএনপির লাগাতার হরতাল ও অবরোধ, মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর আলোচনায় না বসার জেদ- এসবের বিরুদ্ধে শান্তিপূর্ণ প্রতিবাদে ঘরের বাইরে ৩০৮ দিন অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছিলাম। ঝড়-তুফানে সে যে কি নিদারুণ কষ্ট ভাষায় বর্ণনা করা যাবে না। তবু বারবার মনে হচ্ছিল দুই নেত্রীর যদি চেতনা ফেরে দেশের মঙ্গল হয় তাই ২৮ জানুয়ারি, ২০১৫ কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের মতিঝিল অফিসের সামনে ফুটপাথে বসেছিলাম। নির্বিবাদে থাকতে পারিনি। পুলিশ মাঝেমধ্যেই কাপড়ের তাঁবু ছিঁড়ে নিয়ে যেত, চৌকি-চৌকাঠ কিছুই রাখতে দিত না। যতবার বায়তুল মোকাররমে জুমার নামাজ আদায় করতে গেছি ফিরে এসে কিছুই পাইনি। সেই তখনো সহমর্মিতা জানাতে যেমন সাবেক রাষ্ট্রপতি এ কিউ এম বদরুদ্দোজা চৌধুরী, বিকল্পধারার মহাসচিব মেজর (অব.) মান্নান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ভিসি এমাজউদ্দীন আহমদ, আমাদের স্বপ্নপুরুষ একসময়ের পূর্ব পাকিস্তানে ছাত্র-যুবকের অহংকার শাহ মোয়াজ্জেম হোসেন, মুক্তিযুদ্ধের এক উল্লেখযোগ্য ব্যক্তি ড. জাফরুল্লাহ চৌধুরী আরও অনেকের সঙ্গে সৈয়দ আবুল মকসুদ অনেকবার গিয়ে পাশে বসে থেকেছেন, উৎসাহ-উদ্দীপনা দিয়েছেন। রাস্তায় বসে থাকা আরও সঙ্গী হয়েছিলেন আ স ম আবদুর রব, সুলতান মোহাম্মদ মনসুর, মোস্তফা মহসীন মন্টু, সুসাহিত্যিক আল মুজাহিদী, এ টি এম হেমায়েত উদ্দিন আরও অনেকে। কার কথা বলি। কিন্তু সৈয়দ আবুল মকসুদের মতো অত বারবার আর কেউ যাননি। ২৮ জানুয়ারি থেকে দুই মাস পাঁচ দিন মতিঝিলের ফুটপাথে ছিলাম। না হলেও ১০ বার গেছেন, অনেক সময় কাটিয়েছেন, আমার অবস্থান নিয়ে লিখেছেন, দু-একবার একসঙ্গে খাবার খেয়েছেন। একেবারে শিশুর মতো সরল মানুষ ছিলেন।

একবার তিনি সখীপুরের কালিয়ানে আমার গ্রামের বাড়িতে ছিলেন। স্ত্রী-ছেলে-মেয়ে নিয়ে আমরা সেদিন সবাই সখীপুর গিয়েছিলাম। কথা ছিল মুজিব কলেজে মন্ত্রী লতিফ ভাই যাবেন। কলেজের প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে বড় ভাইকে বরণ করব। কিন্তু তা হয়ে ওঠেনি। আমার প্রতিষ্ঠিত মুজিব কলেজে আমাকে যেতে দেওয়া হবে না। কালিয়ান থেকে বেরিয়ে সংগ্রামপুর পৌঁছার পরই একঝাঁক পুলিশ বাধা দেয়, আর যাওয়া যাবে না। কেন যাব না জিজ্ঞেস করলে পুলিশ কোনো সদুত্তর দিতে পারেনি। তারা তেমন বেশি উচ্চবাচ্য করেনি। চলে গিয়েছিলাম সখীপুর তালতলা মোড়ে। সেখানে পুলিশের এক ভাঙা গাড়ি আমার সামনে দাঁড় করিয়ে দেয়- কলেজে যেতে দেওয়া হবে না। হবে না, হবে না। বড় ভাই মাননীয় মন্ত্রী তাঁকে যদি বরণ করায় অসুবিধা থাকে হবে না। শওকত মোমেন শাজাহান আমন্ত্রণ জানিয়ে বেশ কয়েকবার ফোন করেছিল। বুঝতে পারিনি তাদের খেলা কী। তা যাই হোক তাদের খেলা তারা খেলেছে। আমি আর সেখানে যাইনি। পাশে এক বাড়িতে খাবার খেয়ে ঢাকায় ফিরেছিলাম। সেদিনও সঙ্গে ছিলেন সৈয়দ আবুল মকসুদ। সে ঘটনা নিয়েও তিনি পত্রিকায় লিখেছিলেন। বড় প্রিয় মানুষ, বিবেকবান মানুষ। রাষ্ট্রের দুঃসময়ে যাঁদের পরামর্শের সরকার এবং আমাদের দরকার তাঁরা আস্তে আস্তে সবাই চলে যাচ্ছেন। কবে আমার ডাক আসবে তা আল্লাহ রব্বুল আলামিনই জানেন। প্রার্থনা করি, পরম করুণাময় যেন সৈয়দ আবুল মকসুদকে বেহেশতবাসী করেন।

শনিবার ২৭ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশ প্রতিদিনের খোলা কলামে সৈয়দ বোরহান কবীরের ‘লেখাপড়া করে যে করোনায় মরে সে’ এক অসাধারণ লেখা পড়লাম। বড় ভালো লাগল। ’৯০-এ যখন দেশে ফিরি তখন নঈম নিজাম, পীর হাবিব, সাগর, শাহেদ, সৈয়দ বোরহান কবীরসহ আরও অনেককে পেয়েছিলাম। আস্তে আস্তে তারা প্রবীণ হয়েছে। এদের ছোট ভাইয়ের মতো ভালোবাসি, ¯ন্ডেœহ করি। তাদের সবার লেখাই খুব ভালো লাগে। হয়তো বোরহানের লেখা বেশি ভালো লাগে। কিন্তু ভালো লাগাটা একেবারে অর্থহীন নয়, অন্ধের মতোও নয়। পুরো লেখায় অনেক কৌতুক আছে, আছে ব্যঙ্গ, সর্বোপরি আছে অসাধারণ বাস্তবতা। সবকিছু চলছে- ব্যবসা-বাণিজ্য, লুটপাট, খুন-খারাবি কোথাও কোনো বাধা নেই। এই কিছু দিন আগে দিনাজপুর না রংপুরে এক বিয়ের জন্য খোলা মাঠে কয়েক কোটি টাকা খরচ করে তাজমহল বানানো হয়েছিল। সেখানে কোনো দোষ নেই, কোনো সংক্রমণ নেই। যত সংক্রমণ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রেখে লাভ কী- এসব নিয়ে বোরহান দীর্ঘ আলোচনা করেছে। তার আলোচনা শতভাগ সঠিক না বললেও কোনো কিছুই ফেলে দেওয়ার মতো নয়। দীর্ঘ এক বছর শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রেখে যে লাভ হয়েছে আরও দীর্ঘ সময় বাচ্চাদের স্কুল থেকে দূরে রেখে তার থেকে শত সহস্র গুণ ক্ষতির সম্ভাবনা। বোরহান যেভাবে শিক্ষা মন্ত্রণালয় এবং মন্ত্রীকে ধুয়েছে আমি মন্ত্রীকে ওভাবে বলতে পারব না। কারণ তাকে আমি খুব ভালোবাসি, ¯ন্ডেœহ করি। তার বাবা আমাদের পরম শ্রদ্ধেয় ব্যক্তি। ব্যক্তিগতভাবে দীপু মনির সঙ্গে আমার অনেকবার দেখা হয়েছে। তার শ্রদ্ধা-ভক্তি-ভালোবাসায় আমি মুগ্ধ। একা দীপু মনি বা শিক্ষা উপমন্ত্রী যে তেমন কিছু করতে পারে না এও বুঝি। তবে ২৪ মে বিশ্ববিদ্যালয় খোলার ঘোষণা খুব একটা মনঃপূত হয়নি। ছেলে-মেয়েরা হল খোলার কথা বলছে। কোনো কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রছাত্রীরা হলে উঠলে কর্তৃপক্ষ তাদের বাহুবলে তাড়িয়ে দিয়ে তালা মারে। কিন্তু সন্তানদের সঙ্গে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের পুলিশি আচরণ কোনোমতেই ঠিক নয়। এখন যা হচ্ছে তা ঠিক হচ্ছে না। তাই এটা তো অবশ্যই বলতে হবে আর কোথাও করোনা নেই, করোনা নিয়ে অত ভয়ভীতি নেই। যতসব অসুবিধা সবই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বা হলগুলোয়- এ কী করে হয়? ব্যাপারটা মানা যায় না। তাই অবশ্যই বলব, যত তাড়াতাড়ি সম্ভব ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য, ভবিষ্যৎ প্রজন্মের সমৃদ্ধির জন্য অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানও খুলে দেওয়া উচিত। যতটা সম্ভব তারা স্বাস্থ্যবিধি মানলে মনে হয় কিছুই হবে না। এ ক্ষেত্রে একটা কথা অবশ্যই বলব, স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ে লুটতরাজ যতই হোক মন্ত্রণালয় যতই ব্যর্থ হোক মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে করোনা মোকাবিলায় সরকার সফল হয়েছে। এখন এ সফলতা বজায় রাখতে হলে আরও বেশি যত্নবান, সতর্ক হওয়া উচিত। ১৯৫০ সালের মন্বন্তরের কথা জানি, চরম খাদ্য সংকটে না খেয়ে যত মানুষ মরেছিল নতুন ধান ওঠার পর খাবার পেয়ে তার চেয়ে বেশি মানুষ মরেছিল। তাই সতর্কতায় উদাসীন হলে চলবে না। আমাদের সব সময় চোখ-কান খোলা রাখতে হবে। করোনার মহাদুর্যোগে উন্নত দেশের চাইতে পিছিয়ে পড়া দেশের মধ্যে বাংলাদেশ অনেক সাফল্যের পরিচয় দিয়েছে।

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ছোটবোন স্নেহের রেহানাকে নিয়ে আমাদের উন্নয়নশীল দেশে প্রবেশের সুসংবাদ দিলেন। উন্নয়নশীল দেশের ঘরে পৌঁছতে বিশ্বস্বীকৃতি পেতে আরও হয়তো কিছু সময় লাগবে। কিন্তু আমরা দরিদ্র দেশ থেকে মধ্য আয়ের দেশে পৌঁছার প্রক্রিয়া কিন্তু আজকের নয়। এটা সেই বঙ্গবন্ধুর আমলে শুরু হয়েছিল। ধীরে ধীরে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সময় তার একটা স্বীকৃতি এসেছে। এটা সত্যিই অভাবনীয় ব্যাপার! কিন্তু দুর্ভাগ্যের হলো দেশে কোনো রাজনৈতিক নেতৃত্ব-কর্তৃত্ব নেই। দেশ চলছে লাগামহীন আমলাদের ইশারায়। দুর্নীতি হচ্ছে বাধাহীন। নেত্রী একাই এসব ফেরাতে পারবেন, তা ভাবলে ভুল হবে। কারণ একার বলে কোনো দিন কিছু হয়নি। এখন যে অনেক চাটুকার মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর প্রশংসা করবার চেষ্টা করছেন সেটা মঙ্গলের চাইতে অমঙ্গলই বেশি হয়। আওয়ামী লীগের লোক যদি দুর্নীতিপরায়ণ হয় তাহলে সে দায়ভার আওয়ামী লীগ নেত্রী মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ওপরও পড়ে। বঙ্গবন্ধুর জীবনের শ্রেষ্ঠ সাফল্য তিনি পুরো জাতিকে এক সুতোয় বেঁধেছিলেন। যে কারণে মুক্তিযুদ্ধে আমরা সফল হয়েছি। দেরিতে হলেও বিএনপি নেতৃত্বের চেতনার উন্মেষ ঘটেছে। বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ এবং তাঁর নেতৃত্ব একেবারে ফেলে দেওয়ার নয়, এটা বলা সত্য স্বীকার নাকি কোনো নতুন কৌশল বুঝতে পারছি না। তবে এটা তারা নিশ্চয়ই বুঝেছেন বঙ্গবন্ধুকে একেবারে মুছে ফেললে তারাও মুছে যাবেন। বীরউত্তম জিয়াউর রহমানের কোনো অস্তিত্বই থাকবে না। একসময় ছিল আমরা সত্যকে স্বীকার করার সাহস রাখতাম। কেন যেন সেই সত্য স্বীকারের সৎসাহস ধীরে ধীরে হারিয়ে ফেলছি। বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণের অনাদরে সব সময় কষ্ট পাই। এ জন্য বহু জায়গায় বহুভাবে বলার চেষ্টা করেছি যত্রতত্র যখন তখন লোক জড়ো করার জন্য বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ বাজানো উচিত নয়। ৭ মার্চের ভাষণের মর্যাদা রক্ষা করে বাজানো উচিত, শোনা উচিত, হৃদয়ঙ্গম করা উচিত। একজন নেতার পরিবেশ-পরিস্থিতির ওপর কতটা দখল থাকলে ওভাবে সব দিকে লক্ষ্য রেখে কোটি মানুষের প্রেরণা জাগাতে স্বচ্ছন্দ অমন একটি ভাষণ দেওয়া যেতে পারে। সেদিন টাঙ্গাইল থেকে ঢাকা আসার পথে দেখলাম রাস্তার পাশে ডিজিটাল বিলবোর্ডে বঙ্গবন্ধুর জাতিসংঘের বক্তৃতা দেখানো হচ্ছে। পোস্টটা ছিল প্রায় ২০-২৫ সেকেন্ডের। কেউ নেই, গাড়িঘোড়া এদিক-ওদিক ছুটছে বঙ্গবন্ধুর ছবি টিভির পর্দায় ভেসে আছে। আমার কাছে কেন যেন মনে হলো বঙ্গবন্ধু তো অতটা অসহায় ছিলেন না যে তাঁকে রাস্তায় রাস্তায় ফেরি করতে হবে। কাউকে এসব বোঝাতে পারি না, তেমন ভালো লাগে না। আমরা মিলেমিশে থাকতে পারলে যার যা মর্যাদা তা দিতে পারলে এখন শকুনির মতো কাড়াকাড়ি করে যেখানে আছি যেভাবে আছি তার চাইতে অনেক ভালো থাকতাম। এখন যার যা লাভ আমরা ভালো থাকলে সুস্থ থাকলে তার চাইতে কম নয়, আমার বিশ্বাস অনেক বেশি লাভবান হতাম। কিন্তু এ কথা কাউকে বোঝানো যাবে না। মাঝেমধ্যে ভালোমন্দ না বোঝার মড়ক আসে, যার কোনো টিকা নেই।

লেখক : রাজনীতিক।

www.ksjleague.com

 

এই বিভাগের আরও খবর
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
সর্বশেষ খবর
নারায়ণগঞ্জে ইউপি চেয়ারম্যান ডালিম গ্রেফতার
নারায়ণগঞ্জে ইউপি চেয়ারম্যান ডালিম গ্রেফতার

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে শিশু খাদ্য উৎপাদন কারখানায় অভিযান, জরিমানা
টঙ্গীতে শিশু খাদ্য উৎপাদন কারখানায় অভিযান, জরিমানা

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চকরিয়ায় অপহরণ চক্রের সদস্য অস্ত্রসহ আটক, নারী উদ্ধার
চকরিয়ায় অপহরণ চক্রের সদস্য অস্ত্রসহ আটক, নারী উদ্ধার

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রাইভেটকারের গ্যাস সিলিন্ডারে মিলল ইয়াবা, আটক ২
প্রাইভেটকারের গ্যাস সিলিন্ডারে মিলল ইয়াবা, আটক ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের
ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি
৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন
জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান
রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের
গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২
নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ
গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক
টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার
দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক
ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে
সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি
বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব
ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১
শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প
ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা
যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ
চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সারা দেশে টানা বৃষ্টির পূর্বাভাস, বাড়বে তাপমাত্রা
সারা দেশে টানা বৃষ্টির পূর্বাভাস, বাড়বে তাপমাত্রা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের
বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের

নগর জীবন