শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০২ মার্চ, ২০২১ আপডেট:

সৈয়দ আবুল মকসুদ নেই; শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের দ্বার খুললে কী ক্ষতি?

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
সৈয়দ আবুল মকসুদ নেই; শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের দ্বার খুললে কী ক্ষতি?

মার্চ স্বাধীনতার মাস। আজ ২ মার্চ এক ঐতিহাসিক দিন, পতাকা দিবস। ১৯৭১-এর এই দিনে স্বাধীন বাংলাদেশের  আনুষ্ঠানিকভাবে প্রথম পতাকা তুলেছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিপি আ স ম আবদুর রব। নানা হাত ঘুরে নানা পরিবর্তনের পর আজও আমাদের সেই রক্তরাঙা সবুজ পতাকা আমাদের বিজয়ের কথা গর্বের কথা তুলে ধরে সারা বিশ্বময় পতপত করে ওড়ে। কিন্তু কোনো সরকারই সেই পতাকা উত্তোলন এবং পতাকা দিবসটিকে যথাযথ মর্যাদায় দেখেনি এবং পালন করেনি। আজ আ স ম আবদুর রবের পতাকা দিবসের আলোচনায় ইনশা আল্লাহ শরিক হব। সরকারের প্রতি আবেদন জানাব, দাবি করব কিছু কিছু সত্যকে কোনোভাবেই অস্বীকার করা যায় না। পতাকা উত্তোলনও ঠিক তেমনি অনস্বীকার্য বাস্তব সত্য। তাই পতাকা দিবসকে সরকারিভাবে যথাযোগ্য মর্যাদায় পালন করুন। জননেতা আ স ম আবদুর রব যদি বেঁচে থেকে দেখে যেতে পারেন তাহলে সেটা হবে তাঁর জীবনের শ্রেষ্ঠ সফলতা।

স্বজন হারিয়ে ব্যথাতুর বুকে কলম সরে না। এ কদিন হয় আমাদের অত্যন্ত প্রিয় সুসাহিত্যিক একজন সাদামাটা মানুষ না-ফেরার দেশে চলে গেলেন। সৈয়দ আবুল মকসুদ একজন নির্বিবাদী সাদামাটা নিরলস মানুষ ছিলেন। মহাত্মা গান্ধীর মতো কাপড় পেঁচিয়ে থাকতেন, কোর্ট-প্যান্ট-টাই-টুই পরতেন না। ভদ্রলোক মানিকগঞ্জের মানুষ। মুক্তিযুদ্ধে মানিকগঞ্জের গৌরব ক্যাপ্টেন হালিম চৌধুরীর সঙ্গে ছিলেন। বহুদিন সাংবাদিকতা করেছেন। শেষ দিন পর্যন্ত পত্রপত্রিকায় দারুণ অর্থবহ লেখা লিখতেন। তিনি হঠাৎই চলে গেলেন। সেদিন টাঙ্গাইলে ছিলাম। সকাল ৭টা-সাড়ে ৭টায় পত্রিকায় চোখ ফেলেই দেখি সৈয়দ আবুল মকসুদের ছবি। তিনি আর নেই। চোখে অন্ধকার দেখছিলাম। পায়ের নিচে মাটি সরে যাচ্ছিল। ধাতস্থ হতে বেশ সময় লেগেছে। জানা নেই, শোনা নেই হঠাৎই তিনি নেই। খবরটি পেয়ে আমার স্ত্রী খুব কেঁদেছিলেন। কারণ সৈয়দ আবুল মকসুদ আমাকে তো ভালোবাসতেনই আমার স্ত্রীকে অসম্ভব সম্মান করতেন, খোঁজখবর নিতেন।

সৈয়দ আবুল মকসুদের সঙ্গে স্বাধীনতার পর আমার প্রথম দেখা টাঙ্গাইলে। বঙ্গবন্ধু যেদিন কাদেরিয়া বাহিনীর হাত থেকে অস্ত্র আনতে গিয়েছিলেন সেদিন সে অনুষ্ঠান কভার করতে গিয়েছিলেন। আরও গিয়েছিলেন একসময়ের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা জনাব মাহবুবুল আলম। এরপর কতবার কতভাবে দেখা হয়েছে কথা হয়েছে। তিনি আমার বাড়ি এসেছেন, টাঙ্গাইলে গেছেন, কালিয়ান-সখীপুর কোনো জায়গা বাদ যায়নি। আমিও তার ধানমন্ডির বাড়িতে গেছি। কোনো সময় কোনো সভা-সমিতি হলে আহ্বান করলে সাড়া না দিয়ে থাকেননি। ২০১৫ সালে যখন দেশ পুড়ছিল জ্বলছিল, রাস্তাঘাটে গাড়িঘোড়া পুড়ে ছাই হচ্ছিল, বিএনপির লাগাতার হরতাল ও অবরোধ, মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর আলোচনায় না বসার জেদ- এসবের বিরুদ্ধে শান্তিপূর্ণ প্রতিবাদে ঘরের বাইরে ৩০৮ দিন অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছিলাম। ঝড়-তুফানে সে যে কি নিদারুণ কষ্ট ভাষায় বর্ণনা করা যাবে না। তবু বারবার মনে হচ্ছিল দুই নেত্রীর যদি চেতনা ফেরে দেশের মঙ্গল হয় তাই ২৮ জানুয়ারি, ২০১৫ কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের মতিঝিল অফিসের সামনে ফুটপাথে বসেছিলাম। নির্বিবাদে থাকতে পারিনি। পুলিশ মাঝেমধ্যেই কাপড়ের তাঁবু ছিঁড়ে নিয়ে যেত, চৌকি-চৌকাঠ কিছুই রাখতে দিত না। যতবার বায়তুল মোকাররমে জুমার নামাজ আদায় করতে গেছি ফিরে এসে কিছুই পাইনি। সেই তখনো সহমর্মিতা জানাতে যেমন সাবেক রাষ্ট্রপতি এ কিউ এম বদরুদ্দোজা চৌধুরী, বিকল্পধারার মহাসচিব মেজর (অব.) মান্নান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ভিসি এমাজউদ্দীন আহমদ, আমাদের স্বপ্নপুরুষ একসময়ের পূর্ব পাকিস্তানে ছাত্র-যুবকের অহংকার শাহ মোয়াজ্জেম হোসেন, মুক্তিযুদ্ধের এক উল্লেখযোগ্য ব্যক্তি ড. জাফরুল্লাহ চৌধুরী আরও অনেকের সঙ্গে সৈয়দ আবুল মকসুদ অনেকবার গিয়ে পাশে বসে থেকেছেন, উৎসাহ-উদ্দীপনা দিয়েছেন। রাস্তায় বসে থাকা আরও সঙ্গী হয়েছিলেন আ স ম আবদুর রব, সুলতান মোহাম্মদ মনসুর, মোস্তফা মহসীন মন্টু, সুসাহিত্যিক আল মুজাহিদী, এ টি এম হেমায়েত উদ্দিন আরও অনেকে। কার কথা বলি। কিন্তু সৈয়দ আবুল মকসুদের মতো অত বারবার আর কেউ যাননি। ২৮ জানুয়ারি থেকে দুই মাস পাঁচ দিন মতিঝিলের ফুটপাথে ছিলাম। না হলেও ১০ বার গেছেন, অনেক সময় কাটিয়েছেন, আমার অবস্থান নিয়ে লিখেছেন, দু-একবার একসঙ্গে খাবার খেয়েছেন। একেবারে শিশুর মতো সরল মানুষ ছিলেন।

একবার তিনি সখীপুরের কালিয়ানে আমার গ্রামের বাড়িতে ছিলেন। স্ত্রী-ছেলে-মেয়ে নিয়ে আমরা সেদিন সবাই সখীপুর গিয়েছিলাম। কথা ছিল মুজিব কলেজে মন্ত্রী লতিফ ভাই যাবেন। কলেজের প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে বড় ভাইকে বরণ করব। কিন্তু তা হয়ে ওঠেনি। আমার প্রতিষ্ঠিত মুজিব কলেজে আমাকে যেতে দেওয়া হবে না। কালিয়ান থেকে বেরিয়ে সংগ্রামপুর পৌঁছার পরই একঝাঁক পুলিশ বাধা দেয়, আর যাওয়া যাবে না। কেন যাব না জিজ্ঞেস করলে পুলিশ কোনো সদুত্তর দিতে পারেনি। তারা তেমন বেশি উচ্চবাচ্য করেনি। চলে গিয়েছিলাম সখীপুর তালতলা মোড়ে। সেখানে পুলিশের এক ভাঙা গাড়ি আমার সামনে দাঁড় করিয়ে দেয়- কলেজে যেতে দেওয়া হবে না। হবে না, হবে না। বড় ভাই মাননীয় মন্ত্রী তাঁকে যদি বরণ করায় অসুবিধা থাকে হবে না। শওকত মোমেন শাজাহান আমন্ত্রণ জানিয়ে বেশ কয়েকবার ফোন করেছিল। বুঝতে পারিনি তাদের খেলা কী। তা যাই হোক তাদের খেলা তারা খেলেছে। আমি আর সেখানে যাইনি। পাশে এক বাড়িতে খাবার খেয়ে ঢাকায় ফিরেছিলাম। সেদিনও সঙ্গে ছিলেন সৈয়দ আবুল মকসুদ। সে ঘটনা নিয়েও তিনি পত্রিকায় লিখেছিলেন। বড় প্রিয় মানুষ, বিবেকবান মানুষ। রাষ্ট্রের দুঃসময়ে যাঁদের পরামর্শের সরকার এবং আমাদের দরকার তাঁরা আস্তে আস্তে সবাই চলে যাচ্ছেন। কবে আমার ডাক আসবে তা আল্লাহ রব্বুল আলামিনই জানেন। প্রার্থনা করি, পরম করুণাময় যেন সৈয়দ আবুল মকসুদকে বেহেশতবাসী করেন।

শনিবার ২৭ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশ প্রতিদিনের খোলা কলামে সৈয়দ বোরহান কবীরের ‘লেখাপড়া করে যে করোনায় মরে সে’ এক অসাধারণ লেখা পড়লাম। বড় ভালো লাগল। ’৯০-এ যখন দেশে ফিরি তখন নঈম নিজাম, পীর হাবিব, সাগর, শাহেদ, সৈয়দ বোরহান কবীরসহ আরও অনেককে পেয়েছিলাম। আস্তে আস্তে তারা প্রবীণ হয়েছে। এদের ছোট ভাইয়ের মতো ভালোবাসি, ¯ন্ডেœহ করি। তাদের সবার লেখাই খুব ভালো লাগে। হয়তো বোরহানের লেখা বেশি ভালো লাগে। কিন্তু ভালো লাগাটা একেবারে অর্থহীন নয়, অন্ধের মতোও নয়। পুরো লেখায় অনেক কৌতুক আছে, আছে ব্যঙ্গ, সর্বোপরি আছে অসাধারণ বাস্তবতা। সবকিছু চলছে- ব্যবসা-বাণিজ্য, লুটপাট, খুন-খারাবি কোথাও কোনো বাধা নেই। এই কিছু দিন আগে দিনাজপুর না রংপুরে এক বিয়ের জন্য খোলা মাঠে কয়েক কোটি টাকা খরচ করে তাজমহল বানানো হয়েছিল। সেখানে কোনো দোষ নেই, কোনো সংক্রমণ নেই। যত সংক্রমণ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রেখে লাভ কী- এসব নিয়ে বোরহান দীর্ঘ আলোচনা করেছে। তার আলোচনা শতভাগ সঠিক না বললেও কোনো কিছুই ফেলে দেওয়ার মতো নয়। দীর্ঘ এক বছর শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রেখে যে লাভ হয়েছে আরও দীর্ঘ সময় বাচ্চাদের স্কুল থেকে দূরে রেখে তার থেকে শত সহস্র গুণ ক্ষতির সম্ভাবনা। বোরহান যেভাবে শিক্ষা মন্ত্রণালয় এবং মন্ত্রীকে ধুয়েছে আমি মন্ত্রীকে ওভাবে বলতে পারব না। কারণ তাকে আমি খুব ভালোবাসি, ¯ন্ডেœহ করি। তার বাবা আমাদের পরম শ্রদ্ধেয় ব্যক্তি। ব্যক্তিগতভাবে দীপু মনির সঙ্গে আমার অনেকবার দেখা হয়েছে। তার শ্রদ্ধা-ভক্তি-ভালোবাসায় আমি মুগ্ধ। একা দীপু মনি বা শিক্ষা উপমন্ত্রী যে তেমন কিছু করতে পারে না এও বুঝি। তবে ২৪ মে বিশ্ববিদ্যালয় খোলার ঘোষণা খুব একটা মনঃপূত হয়নি। ছেলে-মেয়েরা হল খোলার কথা বলছে। কোনো কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রছাত্রীরা হলে উঠলে কর্তৃপক্ষ তাদের বাহুবলে তাড়িয়ে দিয়ে তালা মারে। কিন্তু সন্তানদের সঙ্গে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের পুলিশি আচরণ কোনোমতেই ঠিক নয়। এখন যা হচ্ছে তা ঠিক হচ্ছে না। তাই এটা তো অবশ্যই বলতে হবে আর কোথাও করোনা নেই, করোনা নিয়ে অত ভয়ভীতি নেই। যতসব অসুবিধা সবই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বা হলগুলোয়- এ কী করে হয়? ব্যাপারটা মানা যায় না। তাই অবশ্যই বলব, যত তাড়াতাড়ি সম্ভব ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য, ভবিষ্যৎ প্রজন্মের সমৃদ্ধির জন্য অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানও খুলে দেওয়া উচিত। যতটা সম্ভব তারা স্বাস্থ্যবিধি মানলে মনে হয় কিছুই হবে না। এ ক্ষেত্রে একটা কথা অবশ্যই বলব, স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ে লুটতরাজ যতই হোক মন্ত্রণালয় যতই ব্যর্থ হোক মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে করোনা মোকাবিলায় সরকার সফল হয়েছে। এখন এ সফলতা বজায় রাখতে হলে আরও বেশি যত্নবান, সতর্ক হওয়া উচিত। ১৯৫০ সালের মন্বন্তরের কথা জানি, চরম খাদ্য সংকটে না খেয়ে যত মানুষ মরেছিল নতুন ধান ওঠার পর খাবার পেয়ে তার চেয়ে বেশি মানুষ মরেছিল। তাই সতর্কতায় উদাসীন হলে চলবে না। আমাদের সব সময় চোখ-কান খোলা রাখতে হবে। করোনার মহাদুর্যোগে উন্নত দেশের চাইতে পিছিয়ে পড়া দেশের মধ্যে বাংলাদেশ অনেক সাফল্যের পরিচয় দিয়েছে।

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ছোটবোন স্নেহের রেহানাকে নিয়ে আমাদের উন্নয়নশীল দেশে প্রবেশের সুসংবাদ দিলেন। উন্নয়নশীল দেশের ঘরে পৌঁছতে বিশ্বস্বীকৃতি পেতে আরও হয়তো কিছু সময় লাগবে। কিন্তু আমরা দরিদ্র দেশ থেকে মধ্য আয়ের দেশে পৌঁছার প্রক্রিয়া কিন্তু আজকের নয়। এটা সেই বঙ্গবন্ধুর আমলে শুরু হয়েছিল। ধীরে ধীরে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সময় তার একটা স্বীকৃতি এসেছে। এটা সত্যিই অভাবনীয় ব্যাপার! কিন্তু দুর্ভাগ্যের হলো দেশে কোনো রাজনৈতিক নেতৃত্ব-কর্তৃত্ব নেই। দেশ চলছে লাগামহীন আমলাদের ইশারায়। দুর্নীতি হচ্ছে বাধাহীন। নেত্রী একাই এসব ফেরাতে পারবেন, তা ভাবলে ভুল হবে। কারণ একার বলে কোনো দিন কিছু হয়নি। এখন যে অনেক চাটুকার মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর প্রশংসা করবার চেষ্টা করছেন সেটা মঙ্গলের চাইতে অমঙ্গলই বেশি হয়। আওয়ামী লীগের লোক যদি দুর্নীতিপরায়ণ হয় তাহলে সে দায়ভার আওয়ামী লীগ নেত্রী মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ওপরও পড়ে। বঙ্গবন্ধুর জীবনের শ্রেষ্ঠ সাফল্য তিনি পুরো জাতিকে এক সুতোয় বেঁধেছিলেন। যে কারণে মুক্তিযুদ্ধে আমরা সফল হয়েছি। দেরিতে হলেও বিএনপি নেতৃত্বের চেতনার উন্মেষ ঘটেছে। বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ এবং তাঁর নেতৃত্ব একেবারে ফেলে দেওয়ার নয়, এটা বলা সত্য স্বীকার নাকি কোনো নতুন কৌশল বুঝতে পারছি না। তবে এটা তারা নিশ্চয়ই বুঝেছেন বঙ্গবন্ধুকে একেবারে মুছে ফেললে তারাও মুছে যাবেন। বীরউত্তম জিয়াউর রহমানের কোনো অস্তিত্বই থাকবে না। একসময় ছিল আমরা সত্যকে স্বীকার করার সাহস রাখতাম। কেন যেন সেই সত্য স্বীকারের সৎসাহস ধীরে ধীরে হারিয়ে ফেলছি। বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণের অনাদরে সব সময় কষ্ট পাই। এ জন্য বহু জায়গায় বহুভাবে বলার চেষ্টা করেছি যত্রতত্র যখন তখন লোক জড়ো করার জন্য বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ বাজানো উচিত নয়। ৭ মার্চের ভাষণের মর্যাদা রক্ষা করে বাজানো উচিত, শোনা উচিত, হৃদয়ঙ্গম করা উচিত। একজন নেতার পরিবেশ-পরিস্থিতির ওপর কতটা দখল থাকলে ওভাবে সব দিকে লক্ষ্য রেখে কোটি মানুষের প্রেরণা জাগাতে স্বচ্ছন্দ অমন একটি ভাষণ দেওয়া যেতে পারে। সেদিন টাঙ্গাইল থেকে ঢাকা আসার পথে দেখলাম রাস্তার পাশে ডিজিটাল বিলবোর্ডে বঙ্গবন্ধুর জাতিসংঘের বক্তৃতা দেখানো হচ্ছে। পোস্টটা ছিল প্রায় ২০-২৫ সেকেন্ডের। কেউ নেই, গাড়িঘোড়া এদিক-ওদিক ছুটছে বঙ্গবন্ধুর ছবি টিভির পর্দায় ভেসে আছে। আমার কাছে কেন যেন মনে হলো বঙ্গবন্ধু তো অতটা অসহায় ছিলেন না যে তাঁকে রাস্তায় রাস্তায় ফেরি করতে হবে। কাউকে এসব বোঝাতে পারি না, তেমন ভালো লাগে না। আমরা মিলেমিশে থাকতে পারলে যার যা মর্যাদা তা দিতে পারলে এখন শকুনির মতো কাড়াকাড়ি করে যেখানে আছি যেভাবে আছি তার চাইতে অনেক ভালো থাকতাম। এখন যার যা লাভ আমরা ভালো থাকলে সুস্থ থাকলে তার চাইতে কম নয়, আমার বিশ্বাস অনেক বেশি লাভবান হতাম। কিন্তু এ কথা কাউকে বোঝানো যাবে না। মাঝেমধ্যে ভালোমন্দ না বোঝার মড়ক আসে, যার কোনো টিকা নেই।

লেখক : রাজনীতিক।

www.ksjleague.com

 

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
সর্বশেষ খবর
বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে জহুর চান বিবি মহিলা কলেজে সাহিত্য আড্ডা
বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে জহুর চান বিবি মহিলা কলেজে সাহিত্য আড্ডা

এই মাত্র | বসুন্ধরা শুভসংঘ

দেশজুড়ে তাপমাত্রা কমছে, বাড়ছে শীতের আমেজ
দেশজুড়ে তাপমাত্রা কমছে, বাড়ছে শীতের আমেজ

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

পার্শ্ববর্তী দেশে বসে ফ্যাসিবাদরা দেশকে অস্থিতিশীল করার চেষ্টা চালাচ্ছে
পার্শ্ববর্তী দেশে বসে ফ্যাসিবাদরা দেশকে অস্থিতিশীল করার চেষ্টা চালাচ্ছে

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভাঙ্গায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে তিন মামলা, আসামি আ.লীগ নেতাসহ ১৪৭
ভাঙ্গায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে তিন মামলা, আসামি আ.লীগ নেতাসহ ১৪৭

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চেক প্রজাতন্ত্রে দুটি ট্রেনের মুখোমুখি সংঘর্ষে আহত অর্ধশতাধিক
চেক প্রজাতন্ত্রে দুটি ট্রেনের মুখোমুখি সংঘর্ষে আহত অর্ধশতাধিক

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রূপগঞ্জে বিএনপির মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত
রূপগঞ্জে বিএনপির মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত

২৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

যাত্রাবাড়ীতে ধানের শীষের গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে ধানের শীষের গণসংযোগ

২৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

তিন রাজস্ব আইনের ইংরেজি সংস্করণের গেজেট প্রকাশ
তিন রাজস্ব আইনের ইংরেজি সংস্করণের গেজেট প্রকাশ

২৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ময়মনসিংহ মেডিকেলে ডেঙ্গুতে নারীর মৃত্যু
ময়মনসিংহ মেডিকেলে ডেঙ্গুতে নারীর মৃত্যু

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অর্থ বাঁচাতে গোল না করার অনুরোধ বার্সার, হতভম্ব হয়ে যান লেভানডস্কি
অর্থ বাঁচাতে গোল না করার অনুরোধ বার্সার, হতভম্ব হয়ে যান লেভানডস্কি

৩১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সার্টিফিকেট জটিলতায় আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে মাছ রফতানি বন্ধ
সার্টিফিকেট জটিলতায় আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে মাছ রফতানি বন্ধ

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রুমায় পর্যটকবাহী চাঁদের গাড়ি উল্টে আহত ১১
রুমায় পর্যটকবাহী চাঁদের গাড়ি উল্টে আহত ১১

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ
মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ

৫২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৪
রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৪

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় অবৈধ বালুমহালে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযানে জরিমানা
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় অবৈধ বালুমহালে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযানে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লামায় সড়ক দুর্ঘটনায় ট্রাকচালক নিহত
লামায় সড়ক দুর্ঘটনায় ট্রাকচালক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শনিবার ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
শনিবার ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্বিতীয় টেস্ট থেকে ছিটকে গেলেন গিল!
দ্বিতীয় টেস্ট থেকে ছিটকে গেলেন গিল!

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শীতবস্ত্র বিতরণ ছাত্রদলের
তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শীতবস্ত্র বিতরণ ছাত্রদলের

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোংলায় আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তারেক রহমানের পক্ষ থেকে সহায়তা
মোংলায় আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তারেক রহমানের পক্ষ থেকে সহায়তা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সালমানের বাড়িতে গুলি চালানো আনমোল বিষ্ণোই গ্রেফতার
সালমানের বাড়িতে গুলি চালানো আনমোল বিষ্ণোই গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাংলাদেশের গণতন্ত্রের জন্য সহায়ক ব্যবস্থা : অ্যাটর্নি জেনারেল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাংলাদেশের গণতন্ত্রের জন্য সহায়ক ব্যবস্থা : অ্যাটর্নি জেনারেল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুধু ঢাকা নয়, সারা দেশে ক্রিকেট ছড়িয়ে দিতে চাই : আসিফ
শুধু ঢাকা নয়, সারা দেশে ক্রিকেট ছড়িয়ে দিতে চাই : আসিফ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ৪০ হাজার শিশুকে টিকা দিবে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
গাজায় ৪০ হাজার শিশুকে টিকা দিবে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইপ ২ ডায়াবেটিস এক দিনে হয় না, নিঃশব্দেই বাড়ে ঝুঁকি
টাইপ ২ ডায়াবেটিস এক দিনে হয় না, নিঃশব্দেই বাড়ে ঝুঁকি

২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সর্বাধিক পঠিত
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার
মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!
আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা