শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৪ মার্চ, ২০২১ আপডেট:

ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের কোনও প্রয়োজন নেই

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের কোনও প্রয়োজন নেই

বাংলাদেশে যে আইনগুলো জারি করা দরকার, সে আইনগুলো জারি করা হয় না। যে আইনের দরকার নেই, সেই আইন দিব্যি বহাল করা হয়। যে আইনগুলোর বিলুপ্তি দরকার, সে আইনগুলোর বিলুপ্তি, দশকের পর দশক চলে যায়, করা হয় না। বাকস্বাধীনতার বিরুদ্ধে যে পুরনো আইনগুলো বহাল আছে, সভ্য কোনও দেশে যে আইনগুলো নেই, সেগুলোকে বাতিল করার কথা শুভবুদ্ধিসম্পন্ন মানুষ কি আজ থেকে বলছেন? কিন্তু কে শোনে কার কথা!

আমার বইগুলোর বিরুদ্ধে, আমার ভিন্নমত এবং মত প্রকাশের বিরুদ্ধে যে ফৌজদারি আইনের ২৯৫ ক এবং খ ধারা ব্যবহার করেছিলো ১৯৯৪ সালে খালেদা জিয়ার সরকার এবং ১৯৯৯ সালে শেখ হাসিনার সরকার, যে ধারা ব্যবহার করেছিলো বাকস্বাধীনতা-বিরোধী প্রগতি-বিরোধী, নারী-বিরোধী মৌলবাদী গোষ্ঠী... সেই আইন এবং সেই ধারা আজও বহাল তবিয়তে বিরাজ করছে। গণতন্ত্র সর্বদাই মুক্তচিন্তার প্রসারে গুরুত্ব দেয়, কিন্তু এ কেমন গণতন্ত্র বাংলাদেশে, যে গণতন্ত্রে মুক্তচিন্তার কোনও স্থান নেই? এ কেমন গণতন্ত্র যে গণতন্ত্রে মুক্তচিন্তকদের খুন করা হয়, নয়তো জেলে ভরা হয়, নয়তো অনন্তকালের জন্য নির্বাসনে পাঠানো হয়? সেই সময়, সেই নব্বই দশকের শুরুতে দেশের প্রখ্যাত বুদ্ধিজীবীরা ফৌজদারি আইনের ২৯৫ ক এবং খ ধারা বাতিল করার জন্য প্রস্তাব দিয়েছিলেন, কিন্তু সরকার বুদ্ধিজীবীদের প্রস্তাব গ্রাহ্য করেনি।

একটি গণতন্ত্রে, আশ্চর্য, একের পর এক বাকস্বাধীনতাবিরোধী আইন জারি হচ্ছে। আইসিটি অ্যাক্ট হলো। প্রগতিশীলদের ফাঁসানো হলো। আবারও তৈরি হলো ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন, কোনও দরকার ছিল না, তারপরও। কাকে নিরাপত্তা দিচ্ছে এসব আইন? দিচ্ছে ধর্মীয় গুরুদের, আর সরকার প্রধানদের। যাদের নিরাপত্তা পাওয়া দরকার তারা কি পাচ্ছে? মুশতাক আহমেদ সরকারের সমালোচনা করেছিলেন বলে গ্রেফতার হয়েছেন, ছ’বার জামিন চেয়েও পাননি, ১০ মাস জেলে থাকার পর তাঁর মৃত্যু হলো, কী করে মৃত্যু হয়েছে কেউ জানে না। কী রোমহর্ষক ঘটনা! প্রগতিশীল মানুষ দেশের নানা স্থানে মানববন্ধন করছেন, তদন্তের দাবি জানাচ্ছেন, এমনকী রাষ্ট্রপুঞ্জ বা জাতিসংঘ থেকেও মুশতাক আহমেদের কেন কারাগারে মৃত্যু হলো তার তদন্তের দাবি জানানো হয়েছে।

অন্যায় দেখতে দেখতে মানুষ এক সময় অতিষ্ঠ হয়ে ওঠে। তখন রাস্তায় নামে। মুশতাকের করুণ মৃত্যুই মানুষকে উদ্বুদ্ধ করেছে রাস্তায় নামতে। কিন্তু পুলিশ তো লাঠি আর কাঁদানে গ্যাস নিয়ে তৈরি, কাউকে কোনও বিক্ষোভ প্রদর্শন করতে দেবে না। অন্যায় যেন বন্ধ হয়, বাকস্বাধীনতাবিরোধী আইন যেন বাতিল হয়, মানুষ যেন নিরাপত্তা পায়-এই দাবি জানাতে গিয়েই পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষ বাধে। পুলিশ লাঠি চালিয়েছে, কাঁদানে গ্যাস ছুড়েছে। মিছিলের লোকেরা ইট-পাথর ছুড়েছে। এতে আহত হয়েছে ৫০ জন। মিছিলের কজনকে পুলিশ ধরেও নিয়ে গেছে। পুলিশ বাধা দিয়েছে বলে প্রতিবাদ থেমে থাকা উচিত নয়। অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ চলতে না থাকলে ন্যায় প্রতিষ্ঠিত হবে না। মানুষ একসময় ভুলেও যাবে ন্যায় বলতে ঠিক কী বোঝায়।

যদি প্রশ্ন করি মুশতাককে কেন বিচার হওয়ার আগেই ১০ মাস জেলে থাকতে হলো। আমি জানি অনেকে বলবেন, তাঁরা এমন কাউকে কাউকে জানেন যাঁরা ৫ বছর এমনকী ১০ বছর যাবৎ জেলে পড়ে আছেন বিচারের আশায়। কিন্তু কেন? নির্দিষ্ট সময়ের বেশি জেলহাজতে আসামিকে রাখা তো সংবিধানবিরোধী। সংবিধানবিরোধী কাজ হরদম হচ্ছে, হচ্ছে বলে হওয়াটাকেই মেনে নিচ্ছে মানুষ। শুনেছি মুশতাকের বিরুদ্ধে সাক্ষী দিতে যাদের দাঁড় করানো হয়েছে, তারা জানিয়েছে তারা মুশতাকের অপরাধের ব্যপারে কিছু জানে না। তারপরও মানুষটিকে জামিন দেওয়া হয়নি। কী ছিল তাঁর অপরাধ। কে ছিলেন তিনি? যতটুকু পরিচয় তাঁর জানা গেছে, তা হলো... ‘তিনি যত না লেখক, তার চেয়ে বেশি পরিবেশকর্মী। বাংলাদেশে কুমিরের খামার স্থাপন করেছিলেন। ইউরোপে ৬৩টি কুমির রপ্তানিও করেছিলেন। এই খামার তৈরির আগে রাষ্ট্রপুঞ্জের মানবাধিকার শাখার স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে কাজ করেছেন, স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার কর্মী হিসেবে সুন্দরবনে কয়েক বছর কাটিয়েছেন। তখনই কুমির খামারের স্বপ্ন দেখেছিলেন। এসব অভিজ্ঞতা নিয়েই মুশতাক বই লিখেছেন। সাকুল্যে একটি বই-ই তিনি লিখেছেন। তবে সোশ্যাল মিডিয়ায় তিনি পরিবেশ বিষয়ে লিখতেন, অরণ্য রক্ষায় সরকারের ঔদাসীন্য এবং শাসক দলের দুর্নীতির অভিযোগও সে লেখাগুলোয় থাকত। সে কারণেই তাঁকে ডিজিটাল নিরাপত্তার জালে পড়তে হয়েছে। পশু-পাখি নিয়ে বাংলাদেশে একটি প্রমোদ-পার্ক করার পরিকল্পনা করেছিলেন মুশতাক। জমি দেখে রেখেছিলেন, কাজ শুরু হওয়ার কথা ছিল, কিন্তু ১০ মাস কারাগারে থাকার কারণে সব থেমে ছিল’।

দেশের খবর আজকাল দেশের ভেতরেই সীমাবদ্ধ থাকে না, বাইরেও উড়ে যায়। যায় বলেই বাংলাদেশের অভ্যন্তরে যেভাবে মানবাধিকার লংঘিত হচ্ছে, তা বিশ্বের মানবাধিকার-কর্মীরা জানছেন এবং ক্ষুব্ধ হচ্ছেন। এ কী স্বাভাবিক নয়?

সরকার মনে হচ্ছে তার কোনও সমালোচনাই আর শুনতে চাইছে না। ভালো কোনও উপদেশও শুনতে চাইছে না। যত দিন যাচ্ছে, তত অসহিষ্ণু হয়ে উঠছে। স্বৈরাচারী সরকার যেমন আচরণ করে, ঠিক তেমন আচরণ করছে। দুর্নীতি রোধ করার সদিচ্ছা থাকলে দুর্নীতি চিহ্নিত করাকে কেউ অপরাধ হিসেবে নেবে না। ভুলগুলো চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে দিলেই ভুলগুলো সংশোধন করতে উৎসাহ জাগে। শুভাকাক্সক্ষীরাই সংশোধনের জন্য বলেন, ভালো থেকে আরও ভালো হতে বলেন, নিঁখুত হতে বলেন। আর যারা ‘যেমন আছে তেমনই থাক’ বলার লোক, তারা সত্যিকার শুভাকাক্সক্ষী নয়। সরকারের লোকেরা এত কিছু বোঝেন, এই সহজ সত্যটি বোঝেন না?

কেউ কেউ বলছে সরকারের সমালোচনা করা মানে রাষ্ট্রের সমালোচনা করা নয়। তার মানে তারা বলতে চাইছে সরকারের সমালোচনা করা ঠিক, রাষ্ট্রের সমালোচনা করা ঠিক নয়। কিন্তু কেন নয়? রাষ্ট্রের আইন, রাষ্ট্রের নীতি যদি জনগণের স্বার্থের বিরুদ্ধে যায়, তার প্রতিবাদ অবশ্যই করতে হবে। ভুলত্রুটি সংশোধন করতে করতেই তো রাষ্ট্র আধুনিক হয়ে ওঠে, সমাজ সুষ্ঠু হয়ে ওঠে, মানুষ সভ্য হয়ে ওঠে। মুখ বন্ধের নীতি কখনও রাষ্ট্র বা সমাজের জন্য শুভ নয়। এ কল্যাণ বয়ে আনে না, বরং অন্ধকারের গহ্বরে ভবিষ্যৎকে ছুড়ে দেয়।

যাঁরা আজ ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের বিরুদ্ধে রাস্তায় মিছিল করছেন, বিক্ষোভ দেখাচ্ছেন-তাঁরা কি সবাই বাকস্বাধীনতায় বিশ্বাসী? তাঁদের ব্যানার দেখে, সেøাগান শুনে অবশ্য মনে হয় তাঁরা বাকস্বাধীনতায় প্রচ- বিশ্বাস করেন, বিশ্বাস করেন বলেই তো পুলিশের লাঠি খেতে পারেন জেনেও রাস্তায় নেমেছেন। আইনজীবী ইমতিয়াজ মাহমুদ একটি জরুরি প্রশ্ন রেখেছেন তাঁদের কাছে, তাঁরা কি অভিজিৎ হত্যার বিরোধী? তাঁরা কি কোনও প্রতিবাদ করেছিলেন অভিজিৎ, অনন্ত, নিলয়, বাবু, জুলহাস, তনয়, দীপন, সামাদকে যখন নৃশংসভাবে খুন করা হয়েছিল? আরও একটি প্রশ্ন রেখেছেন, তাঁরা কি তসলিমার ওপর যে নির্যাতন হচ্ছে, তার প্রতিবাদ করবেন? তসলিমার দেশে প্রত্যাবর্তনের জন্য কি তাঁরা মানববন্ধন করবেন? তসলিমার যে বইগুলো নিষিদ্ধ করেছে সরকার, সেই বইগুলোর ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়ার দাবি কি জানাবেন? ইমতিয়াজ মাহমুদ উত্তরটি জানেন বলেই হয়তো প্রশ্ন করেছেন। উত্তর আমিও জানি, উত্তরটি নিশ্চিতই, না। এই না’টিই যদি তাঁদের উত্তর হয়, তাহলে কিন্তু এ স্পষ্ট কণ্ঠেই বলা যায়, তাঁরা বাকস্বাধীনতায় বিশ্বাস করেন না। তুমি বাকস্বাধীনতায় তখনই বিশ্বাস করো, যখন তুমি তোমার অপছন্দের লোকদের বা তোমার শত্রুদের বাকস্বাধীনতায় বিশ্বাস করো। তোমার যাকে পছন্দ, যার আদর্শ তুমি মানো, তার বাকস্বাধীনতায় বিশ্বাস করা বাকস্বাধীনতায় বিশ্বাস করা নয়। মানুষ বাকস্বাধীনতার সঠিক অর্থ না জেনেই বাকস্বাধীনতা নিয়ে বক্তৃতা দিয়ে আকাশ বাতাস কাঁপাতে থাকেন। এই সংজ্ঞাটি যদি দেশের বাকস্বাধীনতার জন্য বিপ্লব করা মানুষেরা জানতেন, তাহলে আমার নামটি বিপ্লবের মাঠে একবার হলেও উচ্চারিত হতে শুনতাম।

এই যে কোনও অপরাধ না করে, নারীর সমানাধিকারের জন্য, মানবাধিকারের জন্য, সমতার সমাজের জন্য একা সেই আশির দশক থেকে লড়ে গেলাম, মানুষকে মৌলবাদের গ্রাস থেকে মুক্ত করে বিজ্ঞানমনস্ক করতে চাইলাম, আলো হাতে নিয়ে অন্ধকারের দোরগোড়ায় অনড় দাঁড়িয়ে রইলাম, আর জীবনের ঝুঁকি নিয়ে বই লিখলাম...যে বইগুলো সরকার নিষিদ্ধ করেছে এবং ২৭ বছর আগে নির্বাসনে পাঠিয়ে দেশের দরজা চিরদিনের বন্ধ করে দিয়েছে...এ লজ্জা কার? এ লজ্জা আমার নয়। এ লজ্জা সরকারের, এ লজ্জা মুখ বুজে থাকা লক্ষ কোটি মানুষের, যারা দেখেও না দেখার ভান করছে, এ লজ্জা তাদের যারা মানবাধিকারের জন্য পথে নামে কিন্তু আমার নামটি উচ্চারণ করে না, যারা বাকস্বাধীনতার কথা বলে মুখে ফেনা তুলে ফেলে কিন্তু আমার বাকস্বাধীনতা নিয়ে টুঁশব্দটি করে না।

লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

এই বিভাগের আরও খবর
পিটিয়ে হত্যা
পিটিয়ে হত্যা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সুফিসাধক হজরত শাহ মখদুম (রহ.)
সুফিসাধক হজরত শাহ মখদুম (রহ.)
ক্যাথরিনের টার্গেট ছিল খামেনিকে হত্যা
ক্যাথরিনের টার্গেট ছিল খামেনিকে হত্যা
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
ভ্যাকসিন-সংকট
ভ্যাকসিন-সংকট
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
সর্বশেষ খবর
উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬
উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভরপেট খেলেও মোটা হবেন না, জানুন কোন খাবারগুলো নিরাপদ
ভরপেট খেলেও মোটা হবেন না, জানুন কোন খাবারগুলো নিরাপদ

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ
দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

টিএসসিতে রিকশার ভেতরেই মিলল চালকের মরদেহ
টিএসসিতে রিকশার ভেতরেই মিলল চালকের মরদেহ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মাইলফলকের সামনে শান্ত
মাইলফলকের সামনে শান্ত

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ জুলাই)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রেমে ব্যর্থ হলে বাথরুম পরিষ্কার করেন যে অভিনেতা
প্রেমে ব্যর্থ হলে বাথরুম পরিষ্কার করেন যে অভিনেতা

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উদ্দেশে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের নতুন নির্দেশনা
কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উদ্দেশে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের নতুন নির্দেশনা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীকে ভিডিও কলে রেখে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে ভিডিও কলে রেখে স্বামীর আত্মহত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভয়াবহ ঝড়ে ফ্রান্স-ইতালি ট্রেন চলাচল বন্ধ
ভয়াবহ ঝড়ে ফ্রান্স-ইতালি ট্রেন চলাচল বন্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নৌকা থেকে পড়ে নিখোঁজ কিশোরের লাশ উদ্ধার
নৌকা থেকে পড়ে নিখোঁজ কিশোরের লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাঙামাটিতে ফ্ল্যাট থেকে বিচারকের স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
রাঙামাটিতে ফ্ল্যাট থেকে বিচারকের স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘পিআর ইস্যু নিয়ে রাজনীতিতে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না’
‘পিআর ইস্যু নিয়ে রাজনীতিতে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না’

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার
ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ
কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু
এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে শ্রীলঙ্কা
মুস্তাফিজকে নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে শ্রীলঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অভিনয়ের শখ ছেলের, বাধা হয়ে দাঁড়ান উত্তম কুমার!
অভিনয়ের শখ ছেলের, বাধা হয়ে দাঁড়ান উত্তম কুমার!

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইনসাফভিত্তিক মানবিক দেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়: তারেক রহমান
ইনসাফভিত্তিক মানবিক দেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়: তারেক রহমান

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা
অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘাটাইলে গজারি বনে অবৈধ দুই সীসা কারখানা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
ঘাটাইলে গজারি বনে অবৈধ দুই সীসা কারখানা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ পালনে বাউবির কর্মসূচি
‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ পালনে বাউবির কর্মসূচি

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লস অ্যাঞ্জেলেস মাতালেন জেমস
লস অ্যাঞ্জেলেস মাতালেন জেমস

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শাবিপ্রবিতে যুক্ত হচ্ছে নতুন ৩টি দ্বিতল বাস
শাবিপ্রবিতে যুক্ত হচ্ছে নতুন ৩টি দ্বিতল বাস

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে কাঁঠালের বাজার রমরমা, সপ্তাহে বিক্রি অর্ধ কোটি
টাঙ্গাইলে কাঁঠালের বাজার রমরমা, সপ্তাহে বিক্রি অর্ধ কোটি

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?
সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ
বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা
মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া
জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা
স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’
ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার
আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার
কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার

১৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত
ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি
ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর
যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু
শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন

২২ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের
যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩
যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির
আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প
আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ
৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লুহানস্ক পুরোপুরি রাশিয়ার দখলে?
লুহানস্ক পুরোপুরি রাশিয়ার দখলে?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই
৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তীব্র তাপপ্রবাহে বিপর্যস্ত ইউরোপ, জারি হলো রেড অ্যালার্ট
তীব্র তাপপ্রবাহে বিপর্যস্ত ইউরোপ, জারি হলো রেড অ্যালার্ট

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পদ্মা সেতুর পরামর্শক নিয়োগে প্রাথমিকভাবে দুর্নীতির প্রমাণ মিলেছে’
‘পদ্মা সেতুর পরামর্শক নিয়োগে প্রাথমিকভাবে দুর্নীতির প্রমাণ মিলেছে’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল
এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল

মাঠে ময়দানে

ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান
ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে
নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের
নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের

পেছনের পৃষ্ঠা

জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা
জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা

প্রথম পৃষ্ঠা

মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ
মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা
মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা

পেছনের পৃষ্ঠা

ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে
ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল
প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে
প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে
স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়
জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু
যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল
এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল

নগর জীবন

আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি
আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

নগর জীবন

নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না
নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ সংবাদপত্রের স্বাধীনতা হরণ করেছিল
আওয়ামী লীগ সংবাদপত্রের স্বাধীনতা হরণ করেছিল

নগর জীবন

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল

পেছনের পৃষ্ঠা

সংস্কারের পক্ষে জোট চায় এবি পার্টি
সংস্কারের পক্ষে জোট চায় এবি পার্টি

নগর জীবন

সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই
সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই

নগর জীবন

জুলাই স্মরণে মাসব্যাপী কর্মসূচি
জুলাই স্মরণে মাসব্যাপী কর্মসূচি

নগর জীবন

এক মাস শূন্য বিএমডিএর চেয়ারম্যান পদ
এক মাস শূন্য বিএমডিএর চেয়ারম্যান পদ

নগর জীবন

চট্টগ্রামে ধান-চাল সংগ্রহে রেকর্ড
চট্টগ্রামে ধান-চাল সংগ্রহে রেকর্ড

নগর জীবন

নাসির-তামিমার মামলায় আত্মপক্ষ সমর্থন ১৪ জুলাই
নাসির-তামিমার মামলায় আত্মপক্ষ সমর্থন ১৪ জুলাই

নগর জীবন

এনবিআর সার্ভারে ধীরগতি, বেনাপোলে ব্যাহত আমদানি-রপ্তানি
এনবিআর সার্ভারে ধীরগতি, বেনাপোলে ব্যাহত আমদানি-রপ্তানি

নগর জীবন