শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৪ মার্চ, ২০২১ আপডেট:

ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের কোনও প্রয়োজন নেই

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের কোনও প্রয়োজন নেই

বাংলাদেশে যে আইনগুলো জারি করা দরকার, সে আইনগুলো জারি করা হয় না। যে আইনের দরকার নেই, সেই আইন দিব্যি বহাল করা হয়। যে আইনগুলোর বিলুপ্তি দরকার, সে আইনগুলোর বিলুপ্তি, দশকের পর দশক চলে যায়, করা হয় না। বাকস্বাধীনতার বিরুদ্ধে যে পুরনো আইনগুলো বহাল আছে, সভ্য কোনও দেশে যে আইনগুলো নেই, সেগুলোকে বাতিল করার কথা শুভবুদ্ধিসম্পন্ন মানুষ কি আজ থেকে বলছেন? কিন্তু কে শোনে কার কথা!

আমার বইগুলোর বিরুদ্ধে, আমার ভিন্নমত এবং মত প্রকাশের বিরুদ্ধে যে ফৌজদারি আইনের ২৯৫ ক এবং খ ধারা ব্যবহার করেছিলো ১৯৯৪ সালে খালেদা জিয়ার সরকার এবং ১৯৯৯ সালে শেখ হাসিনার সরকার, যে ধারা ব্যবহার করেছিলো বাকস্বাধীনতা-বিরোধী প্রগতি-বিরোধী, নারী-বিরোধী মৌলবাদী গোষ্ঠী... সেই আইন এবং সেই ধারা আজও বহাল তবিয়তে বিরাজ করছে। গণতন্ত্র সর্বদাই মুক্তচিন্তার প্রসারে গুরুত্ব দেয়, কিন্তু এ কেমন গণতন্ত্র বাংলাদেশে, যে গণতন্ত্রে মুক্তচিন্তার কোনও স্থান নেই? এ কেমন গণতন্ত্র যে গণতন্ত্রে মুক্তচিন্তকদের খুন করা হয়, নয়তো জেলে ভরা হয়, নয়তো অনন্তকালের জন্য নির্বাসনে পাঠানো হয়? সেই সময়, সেই নব্বই দশকের শুরুতে দেশের প্রখ্যাত বুদ্ধিজীবীরা ফৌজদারি আইনের ২৯৫ ক এবং খ ধারা বাতিল করার জন্য প্রস্তাব দিয়েছিলেন, কিন্তু সরকার বুদ্ধিজীবীদের প্রস্তাব গ্রাহ্য করেনি।

একটি গণতন্ত্রে, আশ্চর্য, একের পর এক বাকস্বাধীনতাবিরোধী আইন জারি হচ্ছে। আইসিটি অ্যাক্ট হলো। প্রগতিশীলদের ফাঁসানো হলো। আবারও তৈরি হলো ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন, কোনও দরকার ছিল না, তারপরও। কাকে নিরাপত্তা দিচ্ছে এসব আইন? দিচ্ছে ধর্মীয় গুরুদের, আর সরকার প্রধানদের। যাদের নিরাপত্তা পাওয়া দরকার তারা কি পাচ্ছে? মুশতাক আহমেদ সরকারের সমালোচনা করেছিলেন বলে গ্রেফতার হয়েছেন, ছ’বার জামিন চেয়েও পাননি, ১০ মাস জেলে থাকার পর তাঁর মৃত্যু হলো, কী করে মৃত্যু হয়েছে কেউ জানে না। কী রোমহর্ষক ঘটনা! প্রগতিশীল মানুষ দেশের নানা স্থানে মানববন্ধন করছেন, তদন্তের দাবি জানাচ্ছেন, এমনকী রাষ্ট্রপুঞ্জ বা জাতিসংঘ থেকেও মুশতাক আহমেদের কেন কারাগারে মৃত্যু হলো তার তদন্তের দাবি জানানো হয়েছে।

অন্যায় দেখতে দেখতে মানুষ এক সময় অতিষ্ঠ হয়ে ওঠে। তখন রাস্তায় নামে। মুশতাকের করুণ মৃত্যুই মানুষকে উদ্বুদ্ধ করেছে রাস্তায় নামতে। কিন্তু পুলিশ তো লাঠি আর কাঁদানে গ্যাস নিয়ে তৈরি, কাউকে কোনও বিক্ষোভ প্রদর্শন করতে দেবে না। অন্যায় যেন বন্ধ হয়, বাকস্বাধীনতাবিরোধী আইন যেন বাতিল হয়, মানুষ যেন নিরাপত্তা পায়-এই দাবি জানাতে গিয়েই পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষ বাধে। পুলিশ লাঠি চালিয়েছে, কাঁদানে গ্যাস ছুড়েছে। মিছিলের লোকেরা ইট-পাথর ছুড়েছে। এতে আহত হয়েছে ৫০ জন। মিছিলের কজনকে পুলিশ ধরেও নিয়ে গেছে। পুলিশ বাধা দিয়েছে বলে প্রতিবাদ থেমে থাকা উচিত নয়। অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ চলতে না থাকলে ন্যায় প্রতিষ্ঠিত হবে না। মানুষ একসময় ভুলেও যাবে ন্যায় বলতে ঠিক কী বোঝায়।

যদি প্রশ্ন করি মুশতাককে কেন বিচার হওয়ার আগেই ১০ মাস জেলে থাকতে হলো। আমি জানি অনেকে বলবেন, তাঁরা এমন কাউকে কাউকে জানেন যাঁরা ৫ বছর এমনকী ১০ বছর যাবৎ জেলে পড়ে আছেন বিচারের আশায়। কিন্তু কেন? নির্দিষ্ট সময়ের বেশি জেলহাজতে আসামিকে রাখা তো সংবিধানবিরোধী। সংবিধানবিরোধী কাজ হরদম হচ্ছে, হচ্ছে বলে হওয়াটাকেই মেনে নিচ্ছে মানুষ। শুনেছি মুশতাকের বিরুদ্ধে সাক্ষী দিতে যাদের দাঁড় করানো হয়েছে, তারা জানিয়েছে তারা মুশতাকের অপরাধের ব্যপারে কিছু জানে না। তারপরও মানুষটিকে জামিন দেওয়া হয়নি। কী ছিল তাঁর অপরাধ। কে ছিলেন তিনি? যতটুকু পরিচয় তাঁর জানা গেছে, তা হলো... ‘তিনি যত না লেখক, তার চেয়ে বেশি পরিবেশকর্মী। বাংলাদেশে কুমিরের খামার স্থাপন করেছিলেন। ইউরোপে ৬৩টি কুমির রপ্তানিও করেছিলেন। এই খামার তৈরির আগে রাষ্ট্রপুঞ্জের মানবাধিকার শাখার স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে কাজ করেছেন, স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার কর্মী হিসেবে সুন্দরবনে কয়েক বছর কাটিয়েছেন। তখনই কুমির খামারের স্বপ্ন দেখেছিলেন। এসব অভিজ্ঞতা নিয়েই মুশতাক বই লিখেছেন। সাকুল্যে একটি বই-ই তিনি লিখেছেন। তবে সোশ্যাল মিডিয়ায় তিনি পরিবেশ বিষয়ে লিখতেন, অরণ্য রক্ষায় সরকারের ঔদাসীন্য এবং শাসক দলের দুর্নীতির অভিযোগও সে লেখাগুলোয় থাকত। সে কারণেই তাঁকে ডিজিটাল নিরাপত্তার জালে পড়তে হয়েছে। পশু-পাখি নিয়ে বাংলাদেশে একটি প্রমোদ-পার্ক করার পরিকল্পনা করেছিলেন মুশতাক। জমি দেখে রেখেছিলেন, কাজ শুরু হওয়ার কথা ছিল, কিন্তু ১০ মাস কারাগারে থাকার কারণে সব থেমে ছিল’।

দেশের খবর আজকাল দেশের ভেতরেই সীমাবদ্ধ থাকে না, বাইরেও উড়ে যায়। যায় বলেই বাংলাদেশের অভ্যন্তরে যেভাবে মানবাধিকার লংঘিত হচ্ছে, তা বিশ্বের মানবাধিকার-কর্মীরা জানছেন এবং ক্ষুব্ধ হচ্ছেন। এ কী স্বাভাবিক নয়?

সরকার মনে হচ্ছে তার কোনও সমালোচনাই আর শুনতে চাইছে না। ভালো কোনও উপদেশও শুনতে চাইছে না। যত দিন যাচ্ছে, তত অসহিষ্ণু হয়ে উঠছে। স্বৈরাচারী সরকার যেমন আচরণ করে, ঠিক তেমন আচরণ করছে। দুর্নীতি রোধ করার সদিচ্ছা থাকলে দুর্নীতি চিহ্নিত করাকে কেউ অপরাধ হিসেবে নেবে না। ভুলগুলো চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে দিলেই ভুলগুলো সংশোধন করতে উৎসাহ জাগে। শুভাকাক্সক্ষীরাই সংশোধনের জন্য বলেন, ভালো থেকে আরও ভালো হতে বলেন, নিঁখুত হতে বলেন। আর যারা ‘যেমন আছে তেমনই থাক’ বলার লোক, তারা সত্যিকার শুভাকাক্সক্ষী নয়। সরকারের লোকেরা এত কিছু বোঝেন, এই সহজ সত্যটি বোঝেন না?

কেউ কেউ বলছে সরকারের সমালোচনা করা মানে রাষ্ট্রের সমালোচনা করা নয়। তার মানে তারা বলতে চাইছে সরকারের সমালোচনা করা ঠিক, রাষ্ট্রের সমালোচনা করা ঠিক নয়। কিন্তু কেন নয়? রাষ্ট্রের আইন, রাষ্ট্রের নীতি যদি জনগণের স্বার্থের বিরুদ্ধে যায়, তার প্রতিবাদ অবশ্যই করতে হবে। ভুলত্রুটি সংশোধন করতে করতেই তো রাষ্ট্র আধুনিক হয়ে ওঠে, সমাজ সুষ্ঠু হয়ে ওঠে, মানুষ সভ্য হয়ে ওঠে। মুখ বন্ধের নীতি কখনও রাষ্ট্র বা সমাজের জন্য শুভ নয়। এ কল্যাণ বয়ে আনে না, বরং অন্ধকারের গহ্বরে ভবিষ্যৎকে ছুড়ে দেয়।

যাঁরা আজ ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের বিরুদ্ধে রাস্তায় মিছিল করছেন, বিক্ষোভ দেখাচ্ছেন-তাঁরা কি সবাই বাকস্বাধীনতায় বিশ্বাসী? তাঁদের ব্যানার দেখে, সেøাগান শুনে অবশ্য মনে হয় তাঁরা বাকস্বাধীনতায় প্রচ- বিশ্বাস করেন, বিশ্বাস করেন বলেই তো পুলিশের লাঠি খেতে পারেন জেনেও রাস্তায় নেমেছেন। আইনজীবী ইমতিয়াজ মাহমুদ একটি জরুরি প্রশ্ন রেখেছেন তাঁদের কাছে, তাঁরা কি অভিজিৎ হত্যার বিরোধী? তাঁরা কি কোনও প্রতিবাদ করেছিলেন অভিজিৎ, অনন্ত, নিলয়, বাবু, জুলহাস, তনয়, দীপন, সামাদকে যখন নৃশংসভাবে খুন করা হয়েছিল? আরও একটি প্রশ্ন রেখেছেন, তাঁরা কি তসলিমার ওপর যে নির্যাতন হচ্ছে, তার প্রতিবাদ করবেন? তসলিমার দেশে প্রত্যাবর্তনের জন্য কি তাঁরা মানববন্ধন করবেন? তসলিমার যে বইগুলো নিষিদ্ধ করেছে সরকার, সেই বইগুলোর ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়ার দাবি কি জানাবেন? ইমতিয়াজ মাহমুদ উত্তরটি জানেন বলেই হয়তো প্রশ্ন করেছেন। উত্তর আমিও জানি, উত্তরটি নিশ্চিতই, না। এই না’টিই যদি তাঁদের উত্তর হয়, তাহলে কিন্তু এ স্পষ্ট কণ্ঠেই বলা যায়, তাঁরা বাকস্বাধীনতায় বিশ্বাস করেন না। তুমি বাকস্বাধীনতায় তখনই বিশ্বাস করো, যখন তুমি তোমার অপছন্দের লোকদের বা তোমার শত্রুদের বাকস্বাধীনতায় বিশ্বাস করো। তোমার যাকে পছন্দ, যার আদর্শ তুমি মানো, তার বাকস্বাধীনতায় বিশ্বাস করা বাকস্বাধীনতায় বিশ্বাস করা নয়। মানুষ বাকস্বাধীনতার সঠিক অর্থ না জেনেই বাকস্বাধীনতা নিয়ে বক্তৃতা দিয়ে আকাশ বাতাস কাঁপাতে থাকেন। এই সংজ্ঞাটি যদি দেশের বাকস্বাধীনতার জন্য বিপ্লব করা মানুষেরা জানতেন, তাহলে আমার নামটি বিপ্লবের মাঠে একবার হলেও উচ্চারিত হতে শুনতাম।

এই যে কোনও অপরাধ না করে, নারীর সমানাধিকারের জন্য, মানবাধিকারের জন্য, সমতার সমাজের জন্য একা সেই আশির দশক থেকে লড়ে গেলাম, মানুষকে মৌলবাদের গ্রাস থেকে মুক্ত করে বিজ্ঞানমনস্ক করতে চাইলাম, আলো হাতে নিয়ে অন্ধকারের দোরগোড়ায় অনড় দাঁড়িয়ে রইলাম, আর জীবনের ঝুঁকি নিয়ে বই লিখলাম...যে বইগুলো সরকার নিষিদ্ধ করেছে এবং ২৭ বছর আগে নির্বাসনে পাঠিয়ে দেশের দরজা চিরদিনের বন্ধ করে দিয়েছে...এ লজ্জা কার? এ লজ্জা আমার নয়। এ লজ্জা সরকারের, এ লজ্জা মুখ বুজে থাকা লক্ষ কোটি মানুষের, যারা দেখেও না দেখার ভান করছে, এ লজ্জা তাদের যারা মানবাধিকারের জন্য পথে নামে কিন্তু আমার নামটি উচ্চারণ করে না, যারা বাকস্বাধীনতার কথা বলে মুখে ফেনা তুলে ফেলে কিন্তু আমার বাকস্বাধীনতা নিয়ে টুঁশব্দটি করে না।

লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
কপ-৩০ চুক্তি ভেস্তে যাওয়ার শঙ্কা
কপ-৩০ চুক্তি ভেস্তে যাওয়ার শঙ্কা

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৫০ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে আইসিটি-বিষয়ক মাস্টার ট্রেইনার প্রশিক্ষণ শুরু
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে আইসিটি-বিষয়ক মাস্টার ট্রেইনার প্রশিক্ষণ শুরু

১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

'তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে প্রতিটি পরিবারের হাতে ফ্যামিলি কার্ড দেওয়া হবে'
'তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে প্রতিটি পরিবারের হাতে ফ্যামিলি কার্ড দেওয়া হবে'

১৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বিচারপ্রার্থীদের দুর্ভোগ লাঘবে চালু হচ্ছে ‘ই-ফ্যামেলি কোর্ট’
বিচারপ্রার্থীদের দুর্ভোগ লাঘবে চালু হচ্ছে ‘ই-ফ্যামেলি কোর্ট’

২১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কোষের বার্ধক্য থামাতে ন্যানোফ্লাওয়ার প্রযুক্তি উদ্ভাবন
কোষের বার্ধক্য থামাতে ন্যানোফ্লাওয়ার প্রযুক্তি উদ্ভাবন

২৬ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

দৌলতপুরে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে বৃক্ষরোপণ
দৌলতপুরে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে বৃক্ষরোপণ

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাগেরহাটে কবি হিমেল বরকতের পঞ্চম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত
বাগেরহাটে কবি হিমেল বরকতের পঞ্চম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্তদের প্রতি সমবেদনা জানালেন কংগ্রেসওম্যান গ্রেস মেং
বাংলাদেশে ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্তদের প্রতি সমবেদনা জানালেন কংগ্রেসওম্যান গ্রেস মেং

৪৪ মিনিট আগে | পরবাস

ধানের শীষকে বিজয়ী করতে সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে লড়তে হবে : মাজেদ বাবু
ধানের শীষকে বিজয়ী করতে সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে লড়তে হবে : মাজেদ বাবু

৪৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকায় ভূমিকম্পে নিহত বগুড়ার রাফিউলের দাফন সম্পন্ন
ঢাকায় ভূমিকম্পে নিহত বগুড়ার রাফিউলের দাফন সম্পন্ন

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আধুনিক নগরজীবন মানুষকে অসুস্থ করছে, সতর্ক করলেন বিজ্ঞানীরা
আধুনিক নগরজীবন মানুষকে অসুস্থ করছে, সতর্ক করলেন বিজ্ঞানীরা

৫৩ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

শার্শার নিজামপুর ইউনিয়নে তৃপ্তির গণসংযোগ
শার্শার নিজামপুর ইউনিয়নে তৃপ্তির গণসংযোগ

৫৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

‘নির্বাচনকে নানাভাবে বাধাগ্রস্ত করার চেষ্টা চলছে’
‘নির্বাচনকে নানাভাবে বাধাগ্রস্ত করার চেষ্টা চলছে’

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে নতুন আলো ব্রি ধান ১০৩
গোপালগঞ্জে নতুন আলো ব্রি ধান ১০৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিমান বাহিনীর খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের উত্তরাধিকারীদের সংবর্ধনা
বিমান বাহিনীর খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের উত্তরাধিকারীদের সংবর্ধনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জ উন্নয়ন সোসাইটির বৃত্তি পরীক্ষার সনদ প্রদান
মুন্সীগঞ্জ উন্নয়ন সোসাইটির বৃত্তি পরীক্ষার সনদ প্রদান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাইবেরিয়ার বরফে মিলল ৪০ হাজার বছরের প্রাচীন আরএনএ
সাইবেরিয়ার বরফে মিলল ৪০ হাজার বছরের প্রাচীন আরএনএ

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

বিক্রি হয়ে গেল দ্য টেলিগ্রাফ
বিক্রি হয়ে গেল দ্য টেলিগ্রাফ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্যাতিত নারীদের পাশে দাঁড়াতে হবে: ফরিদপুরে কৃষক দল নেতা
নির্যাতিত নারীদের পাশে দাঁড়াতে হবে: ফরিদপুরে কৃষক দল নেতা

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নারায়ণগঞ্জে বিএনপি প্রার্থীর উদ্যোগে ফ্রি মেডিক্যাল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত
নারায়ণগঞ্জে বিএনপি প্রার্থীর উদ্যোগে ফ্রি মেডিক্যাল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মিরসরাইয়ে বিজিবির অভিযানে ভারতীয় ৩১ গরু আটক
মিরসরাইয়ে বিজিবির অভিযানে ভারতীয় ৩১ গরু আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় তিন মাদক কারবারি গ্রেফতার
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় তিন মাদক কারবারি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীতে ভূমিকম্পের আতঙ্ক কটেনি এলাকাবাসীর
নরসিংদীতে ভূমিকম্পের আতঙ্ক কটেনি এলাকাবাসীর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ ও ভুটানের মধ্যে ২ সমঝোতা স্মারক সই
বাংলাদেশ ও ভুটানের মধ্যে ২ সমঝোতা স্মারক সই

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা