শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৪ মার্চ, ২০২১ আপডেট:

ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের কোনও প্রয়োজন নেই

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের কোনও প্রয়োজন নেই

বাংলাদেশে যে আইনগুলো জারি করা দরকার, সে আইনগুলো জারি করা হয় না। যে আইনের দরকার নেই, সেই আইন দিব্যি বহাল করা হয়। যে আইনগুলোর বিলুপ্তি দরকার, সে আইনগুলোর বিলুপ্তি, দশকের পর দশক চলে যায়, করা হয় না। বাকস্বাধীনতার বিরুদ্ধে যে পুরনো আইনগুলো বহাল আছে, সভ্য কোনও দেশে যে আইনগুলো নেই, সেগুলোকে বাতিল করার কথা শুভবুদ্ধিসম্পন্ন মানুষ কি আজ থেকে বলছেন? কিন্তু কে শোনে কার কথা!

আমার বইগুলোর বিরুদ্ধে, আমার ভিন্নমত এবং মত প্রকাশের বিরুদ্ধে যে ফৌজদারি আইনের ২৯৫ ক এবং খ ধারা ব্যবহার করেছিলো ১৯৯৪ সালে খালেদা জিয়ার সরকার এবং ১৯৯৯ সালে শেখ হাসিনার সরকার, যে ধারা ব্যবহার করেছিলো বাকস্বাধীনতা-বিরোধী প্রগতি-বিরোধী, নারী-বিরোধী মৌলবাদী গোষ্ঠী... সেই আইন এবং সেই ধারা আজও বহাল তবিয়তে বিরাজ করছে। গণতন্ত্র সর্বদাই মুক্তচিন্তার প্রসারে গুরুত্ব দেয়, কিন্তু এ কেমন গণতন্ত্র বাংলাদেশে, যে গণতন্ত্রে মুক্তচিন্তার কোনও স্থান নেই? এ কেমন গণতন্ত্র যে গণতন্ত্রে মুক্তচিন্তকদের খুন করা হয়, নয়তো জেলে ভরা হয়, নয়তো অনন্তকালের জন্য নির্বাসনে পাঠানো হয়? সেই সময়, সেই নব্বই দশকের শুরুতে দেশের প্রখ্যাত বুদ্ধিজীবীরা ফৌজদারি আইনের ২৯৫ ক এবং খ ধারা বাতিল করার জন্য প্রস্তাব দিয়েছিলেন, কিন্তু সরকার বুদ্ধিজীবীদের প্রস্তাব গ্রাহ্য করেনি।

একটি গণতন্ত্রে, আশ্চর্য, একের পর এক বাকস্বাধীনতাবিরোধী আইন জারি হচ্ছে। আইসিটি অ্যাক্ট হলো। প্রগতিশীলদের ফাঁসানো হলো। আবারও তৈরি হলো ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন, কোনও দরকার ছিল না, তারপরও। কাকে নিরাপত্তা দিচ্ছে এসব আইন? দিচ্ছে ধর্মীয় গুরুদের, আর সরকার প্রধানদের। যাদের নিরাপত্তা পাওয়া দরকার তারা কি পাচ্ছে? মুশতাক আহমেদ সরকারের সমালোচনা করেছিলেন বলে গ্রেফতার হয়েছেন, ছ’বার জামিন চেয়েও পাননি, ১০ মাস জেলে থাকার পর তাঁর মৃত্যু হলো, কী করে মৃত্যু হয়েছে কেউ জানে না। কী রোমহর্ষক ঘটনা! প্রগতিশীল মানুষ দেশের নানা স্থানে মানববন্ধন করছেন, তদন্তের দাবি জানাচ্ছেন, এমনকী রাষ্ট্রপুঞ্জ বা জাতিসংঘ থেকেও মুশতাক আহমেদের কেন কারাগারে মৃত্যু হলো তার তদন্তের দাবি জানানো হয়েছে।

অন্যায় দেখতে দেখতে মানুষ এক সময় অতিষ্ঠ হয়ে ওঠে। তখন রাস্তায় নামে। মুশতাকের করুণ মৃত্যুই মানুষকে উদ্বুদ্ধ করেছে রাস্তায় নামতে। কিন্তু পুলিশ তো লাঠি আর কাঁদানে গ্যাস নিয়ে তৈরি, কাউকে কোনও বিক্ষোভ প্রদর্শন করতে দেবে না। অন্যায় যেন বন্ধ হয়, বাকস্বাধীনতাবিরোধী আইন যেন বাতিল হয়, মানুষ যেন নিরাপত্তা পায়-এই দাবি জানাতে গিয়েই পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষ বাধে। পুলিশ লাঠি চালিয়েছে, কাঁদানে গ্যাস ছুড়েছে। মিছিলের লোকেরা ইট-পাথর ছুড়েছে। এতে আহত হয়েছে ৫০ জন। মিছিলের কজনকে পুলিশ ধরেও নিয়ে গেছে। পুলিশ বাধা দিয়েছে বলে প্রতিবাদ থেমে থাকা উচিত নয়। অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ চলতে না থাকলে ন্যায় প্রতিষ্ঠিত হবে না। মানুষ একসময় ভুলেও যাবে ন্যায় বলতে ঠিক কী বোঝায়।

যদি প্রশ্ন করি মুশতাককে কেন বিচার হওয়ার আগেই ১০ মাস জেলে থাকতে হলো। আমি জানি অনেকে বলবেন, তাঁরা এমন কাউকে কাউকে জানেন যাঁরা ৫ বছর এমনকী ১০ বছর যাবৎ জেলে পড়ে আছেন বিচারের আশায়। কিন্তু কেন? নির্দিষ্ট সময়ের বেশি জেলহাজতে আসামিকে রাখা তো সংবিধানবিরোধী। সংবিধানবিরোধী কাজ হরদম হচ্ছে, হচ্ছে বলে হওয়াটাকেই মেনে নিচ্ছে মানুষ। শুনেছি মুশতাকের বিরুদ্ধে সাক্ষী দিতে যাদের দাঁড় করানো হয়েছে, তারা জানিয়েছে তারা মুশতাকের অপরাধের ব্যপারে কিছু জানে না। তারপরও মানুষটিকে জামিন দেওয়া হয়নি। কী ছিল তাঁর অপরাধ। কে ছিলেন তিনি? যতটুকু পরিচয় তাঁর জানা গেছে, তা হলো... ‘তিনি যত না লেখক, তার চেয়ে বেশি পরিবেশকর্মী। বাংলাদেশে কুমিরের খামার স্থাপন করেছিলেন। ইউরোপে ৬৩টি কুমির রপ্তানিও করেছিলেন। এই খামার তৈরির আগে রাষ্ট্রপুঞ্জের মানবাধিকার শাখার স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে কাজ করেছেন, স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার কর্মী হিসেবে সুন্দরবনে কয়েক বছর কাটিয়েছেন। তখনই কুমির খামারের স্বপ্ন দেখেছিলেন। এসব অভিজ্ঞতা নিয়েই মুশতাক বই লিখেছেন। সাকুল্যে একটি বই-ই তিনি লিখেছেন। তবে সোশ্যাল মিডিয়ায় তিনি পরিবেশ বিষয়ে লিখতেন, অরণ্য রক্ষায় সরকারের ঔদাসীন্য এবং শাসক দলের দুর্নীতির অভিযোগও সে লেখাগুলোয় থাকত। সে কারণেই তাঁকে ডিজিটাল নিরাপত্তার জালে পড়তে হয়েছে। পশু-পাখি নিয়ে বাংলাদেশে একটি প্রমোদ-পার্ক করার পরিকল্পনা করেছিলেন মুশতাক। জমি দেখে রেখেছিলেন, কাজ শুরু হওয়ার কথা ছিল, কিন্তু ১০ মাস কারাগারে থাকার কারণে সব থেমে ছিল’।

দেশের খবর আজকাল দেশের ভেতরেই সীমাবদ্ধ থাকে না, বাইরেও উড়ে যায়। যায় বলেই বাংলাদেশের অভ্যন্তরে যেভাবে মানবাধিকার লংঘিত হচ্ছে, তা বিশ্বের মানবাধিকার-কর্মীরা জানছেন এবং ক্ষুব্ধ হচ্ছেন। এ কী স্বাভাবিক নয়?

সরকার মনে হচ্ছে তার কোনও সমালোচনাই আর শুনতে চাইছে না। ভালো কোনও উপদেশও শুনতে চাইছে না। যত দিন যাচ্ছে, তত অসহিষ্ণু হয়ে উঠছে। স্বৈরাচারী সরকার যেমন আচরণ করে, ঠিক তেমন আচরণ করছে। দুর্নীতি রোধ করার সদিচ্ছা থাকলে দুর্নীতি চিহ্নিত করাকে কেউ অপরাধ হিসেবে নেবে না। ভুলগুলো চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে দিলেই ভুলগুলো সংশোধন করতে উৎসাহ জাগে। শুভাকাক্সক্ষীরাই সংশোধনের জন্য বলেন, ভালো থেকে আরও ভালো হতে বলেন, নিঁখুত হতে বলেন। আর যারা ‘যেমন আছে তেমনই থাক’ বলার লোক, তারা সত্যিকার শুভাকাক্সক্ষী নয়। সরকারের লোকেরা এত কিছু বোঝেন, এই সহজ সত্যটি বোঝেন না?

কেউ কেউ বলছে সরকারের সমালোচনা করা মানে রাষ্ট্রের সমালোচনা করা নয়। তার মানে তারা বলতে চাইছে সরকারের সমালোচনা করা ঠিক, রাষ্ট্রের সমালোচনা করা ঠিক নয়। কিন্তু কেন নয়? রাষ্ট্রের আইন, রাষ্ট্রের নীতি যদি জনগণের স্বার্থের বিরুদ্ধে যায়, তার প্রতিবাদ অবশ্যই করতে হবে। ভুলত্রুটি সংশোধন করতে করতেই তো রাষ্ট্র আধুনিক হয়ে ওঠে, সমাজ সুষ্ঠু হয়ে ওঠে, মানুষ সভ্য হয়ে ওঠে। মুখ বন্ধের নীতি কখনও রাষ্ট্র বা সমাজের জন্য শুভ নয়। এ কল্যাণ বয়ে আনে না, বরং অন্ধকারের গহ্বরে ভবিষ্যৎকে ছুড়ে দেয়।

যাঁরা আজ ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের বিরুদ্ধে রাস্তায় মিছিল করছেন, বিক্ষোভ দেখাচ্ছেন-তাঁরা কি সবাই বাকস্বাধীনতায় বিশ্বাসী? তাঁদের ব্যানার দেখে, সেøাগান শুনে অবশ্য মনে হয় তাঁরা বাকস্বাধীনতায় প্রচ- বিশ্বাস করেন, বিশ্বাস করেন বলেই তো পুলিশের লাঠি খেতে পারেন জেনেও রাস্তায় নেমেছেন। আইনজীবী ইমতিয়াজ মাহমুদ একটি জরুরি প্রশ্ন রেখেছেন তাঁদের কাছে, তাঁরা কি অভিজিৎ হত্যার বিরোধী? তাঁরা কি কোনও প্রতিবাদ করেছিলেন অভিজিৎ, অনন্ত, নিলয়, বাবু, জুলহাস, তনয়, দীপন, সামাদকে যখন নৃশংসভাবে খুন করা হয়েছিল? আরও একটি প্রশ্ন রেখেছেন, তাঁরা কি তসলিমার ওপর যে নির্যাতন হচ্ছে, তার প্রতিবাদ করবেন? তসলিমার দেশে প্রত্যাবর্তনের জন্য কি তাঁরা মানববন্ধন করবেন? তসলিমার যে বইগুলো নিষিদ্ধ করেছে সরকার, সেই বইগুলোর ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়ার দাবি কি জানাবেন? ইমতিয়াজ মাহমুদ উত্তরটি জানেন বলেই হয়তো প্রশ্ন করেছেন। উত্তর আমিও জানি, উত্তরটি নিশ্চিতই, না। এই না’টিই যদি তাঁদের উত্তর হয়, তাহলে কিন্তু এ স্পষ্ট কণ্ঠেই বলা যায়, তাঁরা বাকস্বাধীনতায় বিশ্বাস করেন না। তুমি বাকস্বাধীনতায় তখনই বিশ্বাস করো, যখন তুমি তোমার অপছন্দের লোকদের বা তোমার শত্রুদের বাকস্বাধীনতায় বিশ্বাস করো। তোমার যাকে পছন্দ, যার আদর্শ তুমি মানো, তার বাকস্বাধীনতায় বিশ্বাস করা বাকস্বাধীনতায় বিশ্বাস করা নয়। মানুষ বাকস্বাধীনতার সঠিক অর্থ না জেনেই বাকস্বাধীনতা নিয়ে বক্তৃতা দিয়ে আকাশ বাতাস কাঁপাতে থাকেন। এই সংজ্ঞাটি যদি দেশের বাকস্বাধীনতার জন্য বিপ্লব করা মানুষেরা জানতেন, তাহলে আমার নামটি বিপ্লবের মাঠে একবার হলেও উচ্চারিত হতে শুনতাম।

এই যে কোনও অপরাধ না করে, নারীর সমানাধিকারের জন্য, মানবাধিকারের জন্য, সমতার সমাজের জন্য একা সেই আশির দশক থেকে লড়ে গেলাম, মানুষকে মৌলবাদের গ্রাস থেকে মুক্ত করে বিজ্ঞানমনস্ক করতে চাইলাম, আলো হাতে নিয়ে অন্ধকারের দোরগোড়ায় অনড় দাঁড়িয়ে রইলাম, আর জীবনের ঝুঁকি নিয়ে বই লিখলাম...যে বইগুলো সরকার নিষিদ্ধ করেছে এবং ২৭ বছর আগে নির্বাসনে পাঠিয়ে দেশের দরজা চিরদিনের বন্ধ করে দিয়েছে...এ লজ্জা কার? এ লজ্জা আমার নয়। এ লজ্জা সরকারের, এ লজ্জা মুখ বুজে থাকা লক্ষ কোটি মানুষের, যারা দেখেও না দেখার ভান করছে, এ লজ্জা তাদের যারা মানবাধিকারের জন্য পথে নামে কিন্তু আমার নামটি উচ্চারণ করে না, যারা বাকস্বাধীনতার কথা বলে মুখে ফেনা তুলে ফেলে কিন্তু আমার বাকস্বাধীনতা নিয়ে টুঁশব্দটি করে না।

লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

এই বিভাগের আরও খবর
শিরকমুক্ত থাকা
শিরকমুক্ত থাকা
জাল নোটের দৌরাত্ম্য
জাল নোটের দৌরাত্ম্য
ওয়াজ মাহফিল আয়োজকদের সমীপে কিছু কথা
ওয়াজ মাহফিল আয়োজকদের সমীপে কিছু কথা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
রাজশাহী নৌবন্দরে সম্ভাবনার হাতছানি
রাজশাহী নৌবন্দরে সম্ভাবনার হাতছানি
অংশ কখনো সমগ্র নয়
অংশ কখনো সমগ্র নয়
ধর্মীয় সহনশীলতা ও ইসলাম
ধর্মীয় সহনশীলতা ও ইসলাম
দেশব্যাপী সাঁড়াশি অভিযান
দেশব্যাপী সাঁড়াশি অভিযান
গণভোট বিতর্ক
গণভোট বিতর্ক
টাইফয়েড নির্মূলের লড়াই বনাম গুজব
টাইফয়েড নির্মূলের লড়াই বনাম গুজব
নিরপেক্ষ জনপ্রশাসন : চাই রাজনৈতিক অঙ্গীকার
নিরপেক্ষ জনপ্রশাসন : চাই রাজনৈতিক অঙ্গীকার
রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!
রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!
সর্বশেষ খবর
সিলেটের ওপারে এশিয়ার স্বচ্ছতম নদীর পানি এখন ঘোলা কেন?
সিলেটের ওপারে এশিয়ার স্বচ্ছতম নদীর পানি এখন ঘোলা কেন?

এই মাত্র | প্রকৃতি ও পরিবেশ

লাখো মুসল্লির ‘আমিন আমিন’ ধ্বনিতে শেষ হলো কেরানীগঞ্জে তাবলীগের জোড়
লাখো মুসল্লির ‘আমিন আমিন’ ধ্বনিতে শেষ হলো কেরানীগঞ্জে তাবলীগের জোড়

৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঢাকা-৯ আসনে এনসিপির মনোনয়নপত্র কিনলেন তাসনিম জারা
ঢাকা-৯ আসনে এনসিপির মনোনয়নপত্র কিনলেন তাসনিম জারা

৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

হাটহাজারীতে ডোবায় হাত-পা বাধা বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
হাটহাজারীতে ডোবায় হাত-পা বাধা বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৫০০ কোটি পাউন্ডের বিটকয়েন নিয়ে যুক্তরাজ্যে গিয়ে বিপাকে চীনা নারী!
৫০০ কোটি পাউন্ডের বিটকয়েন নিয়ে যুক্তরাজ্যে গিয়ে বিপাকে চীনা নারী!

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার তাজমহল ঘিরে বহুতল নিরাপত্তা বলয়
এবার তাজমহল ঘিরে বহুতল নিরাপত্তা বলয়

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানক্ষেতে ইঁদুর নিধনের বৈদ্যুতিক ফাঁদে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ২ ছাত্রের মৃত্যু
ধানক্ষেতে ইঁদুর নিধনের বৈদ্যুতিক ফাঁদে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ২ ছাত্রের মৃত্যু

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশের যে এলাকায় দুই দিন ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না
দেশের যে এলাকায় দুই দিন ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে অবৈধ অস্ত্র তৈরির কারখানায় অভিযান
মুন্সীগঞ্জে অবৈধ অস্ত্র তৈরির কারখানায় অভিযান

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১৩ নভেম্বর কী হবে, উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দেশবাসী : জিল্লুর রহমান
১৩ নভেম্বর কী হবে, উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দেশবাসী : জিল্লুর রহমান

৪০ মিনিট আগে | টক শো

সংগীত ও শরীরচর্চা শিক্ষক নিয়োগ বাতিলের প্রতিবাদে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মানববন্ধন
সংগীত ও শরীরচর্চা শিক্ষক নিয়োগ বাতিলের প্রতিবাদে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মানববন্ধন

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফোন ব্যবহার: মেয়েকে কেন প্রতিশ্রুতি দিলেন হলিউড অভিনেতা
ফোন ব্যবহার: মেয়েকে কেন প্রতিশ্রুতি দিলেন হলিউড অভিনেতা

৪৮ মিনিট আগে | শোবিজ

ভারত ভ্রমণে সতর্কতা জারি যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্যের
ভারত ভ্রমণে সতর্কতা জারি যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্যের

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৪ ডিগ্রির ঘরে দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা, কমতে পারে আরও
১৪ ডিগ্রির ঘরে দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা, কমতে পারে আরও

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

সূচক বেড়ে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচক বেড়ে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

৫৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বিহারে দ্বিতীয় দফায় বিধানসভার ভোট গ্রহণ চলছে
বিহারে দ্বিতীয় দফায় বিধানসভার ভোট গ্রহণ চলছে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফেরাতে আপিলের রায় ২০ নভেম্বর
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফেরাতে আপিলের রায় ২০ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতীয় মিডিয়ায় ধর্মেন্দ্রর ‘মৃত্যুর’ খবরে চটেছেন হেমা মালিনী ও এশা দেওল
ভারতীয় মিডিয়ায় ধর্মেন্দ্রর ‘মৃত্যুর’ খবরে চটেছেন হেমা মালিনী ও এশা দেওল

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আওয়ামী লীগের পরিত্যক্ত কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণ
আওয়ামী লীগের পরিত্যক্ত কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রেনের ইঞ্জিনে আগুন, রেল যোগাযোগ বন্ধ
ট্রেনের ইঞ্জিনে আগুন, রেল যোগাযোগ বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানা ১০ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়
টানা ১০ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ব্যাচেলর দিবস আজ
ব্যাচেলর দিবস আজ

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ট্রেনের নিচে এক বস্তা আতশবাজি বিস্ফোরণ, অল্পের জন্য রক্ষা পেল শতাধিক যাত্রী
ট্রেনের নিচে এক বস্তা আতশবাজি বিস্ফোরণ, অল্পের জন্য রক্ষা পেল শতাধিক যাত্রী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিল্লি বিস্ফোরণের তদন্ত হচ্ছে সন্ত্রাসবিরোধী আইনে: অমিত শাহ
দিল্লি বিস্ফোরণের তদন্ত হচ্ছে সন্ত্রাসবিরোধী আইনে: অমিত শাহ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সঙ্গে নতুন বাণিজ্য চুক্তির দ্বারপ্রান্তে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
ভারতের সঙ্গে নতুন বাণিজ্য চুক্তির দ্বারপ্রান্তে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেট টেস্ট : অভিষেক হওয়া কে এই হাসান মুরাদ?
সিলেট টেস্ট : অভিষেক হওয়া কে এই হাসান মুরাদ?

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাভার্ডের গবেষণা: মস্তিষ্কের স্বাস্থ্য রক্ষায় এড়িয়ে চলুন এই পাঁচটি খাবার
হাভার্ডের গবেষণা: মস্তিষ্কের স্বাস্থ্য রক্ষায় এড়িয়ে চলুন এই পাঁচটি খাবার

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিইউএফটি জাতীয় কুইজ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত
বিইউএফটি জাতীয় কুইজ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

রাজধানীতে ককটেল বিস্ফোরণ করা যুবককে গণপিটুনি
রাজধানীতে ককটেল বিস্ফোরণ করা যুবককে গণপিটুনি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবল ম্যাচে অফিসিয়াল ফুটওয়্যার পার্টনার ‘লোটো বাংলাদেশ’
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবল ম্যাচে অফিসিয়াল ফুটওয়্যার পার্টনার ‘লোটো বাংলাদেশ’

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

সর্বাধিক পঠিত
পুরান ঢাকায় গুলিতে নিহত ব্যক্তি 'শীর্ষ সন্ত্রাসী' মামুন: পুলিশ
পুরান ঢাকায় গুলিতে নিহত ব্যক্তি 'শীর্ষ সন্ত্রাসী' মামুন: পুলিশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুরান ঢাকায় সিনেমা স্টাইলে গুলি, যা দেখা গেল সিসি ক্যামেরায়
পুরান ঢাকায় সিনেমা স্টাইলে গুলি, যা দেখা গেল সিসি ক্যামেরায়

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দিল্লিতে ভয়াবহ বিস্ফোরণ নিয়ে এখন পর্যন্ত যা জানা গেল
দিল্লিতে ভয়াবহ বিস্ফোরণ নিয়ে এখন পর্যন্ত যা জানা গেল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনেকে ৭ হাজার ১৫০ কোটি টাকার ১২ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ৭ হাজার ১৫০ কোটি টাকার ১২ প্রকল্প অনুমোদন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারি কর্মচারীদের বেতন থেকে আয়কর কাটার নির্দেশ
সরকারি কর্মচারীদের বেতন থেকে আয়কর কাটার নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মধ্যরাতে রাজধানীতে ৩ বাসে আগুন
মধ্যরাতে রাজধানীতে ৩ বাসে আগুন

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০২৬ সালের সরকারি ছুটির প্রজ্ঞাপন জারি
২০২৬ সালের সরকারি ছুটির প্রজ্ঞাপন জারি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুক্তিযুদ্ধের সময় নিজ পরিবারের অবস্থান জানালেন মির্জা ফখরুল
মুক্তিযুদ্ধের সময় নিজ পরিবারের অবস্থান জানালেন মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনে পোস্টার ব্যবহার করা যাবে না
নির্বাচনে পোস্টার ব্যবহার করা যাবে না

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ধানমন্ডিতে ল্যাবএইড হাসপাতালের সামনে বাসে আগুন
ধানমন্ডিতে ল্যাবএইড হাসপাতালের সামনে বাসে আগুন

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিউইয়র্কের নতুন মেয়র মামদানির নাগরিকত্ব বাতিলের চেষ্টা
নিউইয়র্কের নতুন মেয়র মামদানির নাগরিকত্ব বাতিলের চেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১তম গ্রেড বাস্তবায়নের আশ্বাসে প্রাথমিক শিক্ষকদের আন্দোলন প্রত্যাহার
১১তম গ্রেড বাস্তবায়নের আশ্বাসে প্রাথমিক শিক্ষকদের আন্দোলন প্রত্যাহার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক মেয়র আইভীকে শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে শ্যোন অ্যারেস্ট

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাগেরহাটের চারটি সংসদীয় আসন বহাল রেখে হাইকোর্টের রায়
বাগেরহাটের চারটি সংসদীয় আসন বহাল রেখে হাইকোর্টের রায়

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খালেদা জিয়ার সঙ্গে বিদেশ সফরে যাওয়ায় আমাকে প্লট দেওয়া হয়নি : রবি চৌধুরী
খালেদা জিয়ার সঙ্গে বিদেশ সফরে যাওয়ায় আমাকে প্লট দেওয়া হয়নি : রবি চৌধুরী

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজকীয় উত্থান থেকে দেউলিয়া, যেভাবে ডুবল কিংফিশার
রাজকীয় উত্থান থেকে দেউলিয়া, যেভাবে ডুবল কিংফিশার

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরবর্তী যুদ্ধের প্রস্তুতি, ২৪ ঘণ্টাই ব্যস্ত ইরানি মিসাইল কারাখানা
পরবর্তী যুদ্ধের প্রস্তুতি, ২৪ ঘণ্টাই ব্যস্ত ইরানি মিসাইল কারাখানা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি ২৭টি কলেজে নতুন অধ্যক্ষ ও ৫টিতে উপাধ্যক্ষ নিয়োগ
সরকারি ২৭টি কলেজে নতুন অধ্যক্ষ ও ৫টিতে উপাধ্যক্ষ নিয়োগ

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পুরান ঢাকায় দুর্বৃত্তদের গুলিতে নিহত ব্যক্তির পরিচয় মিলেছে
পুরান ঢাকায় দুর্বৃত্তদের গুলিতে নিহত ব্যক্তির পরিচয় মিলেছে

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনসিপির কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৫
এনসিপির কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৫

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দিল্লির লাল কেল্লার কাছে ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা
দিল্লির লাল কেল্লার কাছে ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্কুলে ভর্তি লটারিতে, আবেদন শুরু ২১ নভেম্বর
স্কুলে ভর্তি লটারিতে, আবেদন শুরু ২১ নভেম্বর

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ময়মনসিংহে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন, ঘুমন্ত চালক পুড়ে অঙ্গার
ময়মনসিংহে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন, ঘুমন্ত চালক পুড়ে অঙ্গার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমানের নেতৃত্বেই জুলাই শহীদদের স্বপ্নের দেশ গড়া সম্ভব : মীর স্নিগ্ধ
তারেক রহমানের নেতৃত্বেই জুলাই শহীদদের স্বপ্নের দেশ গড়া সম্ভব : মীর স্নিগ্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দিল্লি বিস্ফোরণের পর ভারতজুড়ে সতর্কতা জারি
দিল্লি বিস্ফোরণের পর ভারতজুড়ে সতর্কতা জারি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন লুকিয়ে ইসরায়েলি ড্রোন প্রযুক্তি কিনছে ইউরোপ?
কেন লুকিয়ে ইসরায়েলি ড্রোন প্রযুক্তি কিনছে ইউরোপ?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দিল্লির লালকেল্লার কাছে বিস্ফোরণে নিহত ৮
দিল্লির লালকেল্লার কাছে বিস্ফোরণে নিহত ৮

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভদ্ররা চুপ থাকে, অভদ্ররা ভাবে জবাব দিতে পারে না : প্রভা
ভদ্ররা চুপ থাকে, অভদ্ররা ভাবে জবাব দিতে পারে না : প্রভা

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে হামলা, ইউরোপজুড়ে বিপর্যয়ের শঙ্কা কিয়েভের
পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে হামলা, ইউরোপজুড়ে বিপর্যয়ের শঙ্কা কিয়েভের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ডিসি গিয়ে পেলেন পাহাড়ের ‘কঙ্কাল’
ডিসি গিয়ে পেলেন পাহাড়ের ‘কঙ্কাল’

নগর জীবন

বল এখন কার কোর্টে
বল এখন কার কোর্টে

প্রথম পৃষ্ঠা

ধুঁকছে সেন্ট মার্টিনের পর্যটন
ধুঁকছে সেন্ট মার্টিনের পর্যটন

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে চালু হচ্ছে ওপেন ব্যাংকিং
সারা দেশে চালু হচ্ছে ওপেন ব্যাংকিং

শিল্প বাণিজ্য

হঠাৎ চোরাগোপ্তা হামলা
হঠাৎ চোরাগোপ্তা হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অফিসে ব্যাগ-আইডি রেখে নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তা
অফিসে ব্যাগ-আইডি রেখে নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রম আইন সংশোধন নিয়ে টানাপোড়েন
শ্রম আইন সংশোধন নিয়ে টানাপোড়েন

শিল্প বাণিজ্য

প্লট ও ফ্ল্যাট জালিয়াতি
প্লট ও ফ্ল্যাট জালিয়াতি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টাই পারেন এই জট খুলতে
প্রধান উপদেষ্টাই পারেন এই জট খুলতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী দোসরদের বিরুদ্ধে সজাগ থাকতে হবে
আওয়ামী দোসরদের বিরুদ্ধে সজাগ থাকতে হবে

নগর জীবন

উৎপাদন না চাহিদায় ভুল
উৎপাদন না চাহিদায় ভুল

পেছনের পৃষ্ঠা

এলেন, গুলি করলেন চলে গেলেন
এলেন, গুলি করলেন চলে গেলেন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিইউএফটি ন্যাশনাল কুইজ প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন সরকারি বিজ্ঞান কলেজ
বিইউএফটি ন্যাশনাল কুইজ প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন সরকারি বিজ্ঞান কলেজ

নগর জীবন

একটি চক্র ’৭১ ভুলিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছে
একটি চক্র ’৭১ ভুলিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছে

প্রথম পৃষ্ঠা

শহরেই শামুকখোল পানকৌড়ির বসবাস
শহরেই শামুকখোল পানকৌড়ির বসবাস

পেছনের পৃষ্ঠা

২২ মিনিটেই শেষ ১৮ হাজার টিকিট
২২ মিনিটেই শেষ ১৮ হাজার টিকিট

মাঠে ময়দানে

‘প্রিন্স’ ছবিতে জ্যাকি শ্রফ?
‘প্রিন্স’ ছবিতে জ্যাকি শ্রফ?

শোবিজ

সম্পর্ক নিয়ে কোয়েল
সম্পর্ক নিয়ে কোয়েল

শোবিজ

সুচন্দার দুঃখ
সুচন্দার দুঃখ

শোবিজ

হামজার যোগদানে প্রাণ ফিরবে অনুশীলনে
হামজার যোগদানে প্রাণ ফিরবে অনুশীলনে

মাঠে ময়দানে

দক্ষতা বাড়াতে গুরুত্বারোপ সেনাপ্রধানের
দক্ষতা বাড়াতে গুরুত্বারোপ সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয় শঙ্কায় নেই কনসার্ট
ভয় শঙ্কায় নেই কনসার্ট

শোবিজ

চীনের গ্রুপে বাংলাদেশ
চীনের গ্রুপে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

সিলেটে বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড মুখোমুখি
সিলেটে বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড মুখোমুখি

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের নারী ফুটবলের পাশে ফিফা
বাংলাদেশের নারী ফুটবলের পাশে ফিফা

মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছে হেরে পদক হাতছাড়া
ইরানের কাছে হেরে পদক হাতছাড়া

মাঠে ময়দানে

মৌসুমে লেভানডস্কির প্রথম হ্যাটট্রিক
মৌসুমে লেভানডস্কির প্রথম হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

৬১৫ আসন কমেছে মেডিকেল কলেজে
৬১৫ আসন কমেছে মেডিকেল কলেজে

পেছনের পৃষ্ঠা

অংশ কখনো সমগ্র নয়
অংশ কখনো সমগ্র নয়

সম্পাদকীয়