শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৪ মার্চ, ২০২১ আপডেট:

ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের কোনও প্রয়োজন নেই

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের কোনও প্রয়োজন নেই

বাংলাদেশে যে আইনগুলো জারি করা দরকার, সে আইনগুলো জারি করা হয় না। যে আইনের দরকার নেই, সেই আইন দিব্যি বহাল করা হয়। যে আইনগুলোর বিলুপ্তি দরকার, সে আইনগুলোর বিলুপ্তি, দশকের পর দশক চলে যায়, করা হয় না। বাকস্বাধীনতার বিরুদ্ধে যে পুরনো আইনগুলো বহাল আছে, সভ্য কোনও দেশে যে আইনগুলো নেই, সেগুলোকে বাতিল করার কথা শুভবুদ্ধিসম্পন্ন মানুষ কি আজ থেকে বলছেন? কিন্তু কে শোনে কার কথা!

আমার বইগুলোর বিরুদ্ধে, আমার ভিন্নমত এবং মত প্রকাশের বিরুদ্ধে যে ফৌজদারি আইনের ২৯৫ ক এবং খ ধারা ব্যবহার করেছিলো ১৯৯৪ সালে খালেদা জিয়ার সরকার এবং ১৯৯৯ সালে শেখ হাসিনার সরকার, যে ধারা ব্যবহার করেছিলো বাকস্বাধীনতা-বিরোধী প্রগতি-বিরোধী, নারী-বিরোধী মৌলবাদী গোষ্ঠী... সেই আইন এবং সেই ধারা আজও বহাল তবিয়তে বিরাজ করছে। গণতন্ত্র সর্বদাই মুক্তচিন্তার প্রসারে গুরুত্ব দেয়, কিন্তু এ কেমন গণতন্ত্র বাংলাদেশে, যে গণতন্ত্রে মুক্তচিন্তার কোনও স্থান নেই? এ কেমন গণতন্ত্র যে গণতন্ত্রে মুক্তচিন্তকদের খুন করা হয়, নয়তো জেলে ভরা হয়, নয়তো অনন্তকালের জন্য নির্বাসনে পাঠানো হয়? সেই সময়, সেই নব্বই দশকের শুরুতে দেশের প্রখ্যাত বুদ্ধিজীবীরা ফৌজদারি আইনের ২৯৫ ক এবং খ ধারা বাতিল করার জন্য প্রস্তাব দিয়েছিলেন, কিন্তু সরকার বুদ্ধিজীবীদের প্রস্তাব গ্রাহ্য করেনি।

একটি গণতন্ত্রে, আশ্চর্য, একের পর এক বাকস্বাধীনতাবিরোধী আইন জারি হচ্ছে। আইসিটি অ্যাক্ট হলো। প্রগতিশীলদের ফাঁসানো হলো। আবারও তৈরি হলো ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন, কোনও দরকার ছিল না, তারপরও। কাকে নিরাপত্তা দিচ্ছে এসব আইন? দিচ্ছে ধর্মীয় গুরুদের, আর সরকার প্রধানদের। যাদের নিরাপত্তা পাওয়া দরকার তারা কি পাচ্ছে? মুশতাক আহমেদ সরকারের সমালোচনা করেছিলেন বলে গ্রেফতার হয়েছেন, ছ’বার জামিন চেয়েও পাননি, ১০ মাস জেলে থাকার পর তাঁর মৃত্যু হলো, কী করে মৃত্যু হয়েছে কেউ জানে না। কী রোমহর্ষক ঘটনা! প্রগতিশীল মানুষ দেশের নানা স্থানে মানববন্ধন করছেন, তদন্তের দাবি জানাচ্ছেন, এমনকী রাষ্ট্রপুঞ্জ বা জাতিসংঘ থেকেও মুশতাক আহমেদের কেন কারাগারে মৃত্যু হলো তার তদন্তের দাবি জানানো হয়েছে।

অন্যায় দেখতে দেখতে মানুষ এক সময় অতিষ্ঠ হয়ে ওঠে। তখন রাস্তায় নামে। মুশতাকের করুণ মৃত্যুই মানুষকে উদ্বুদ্ধ করেছে রাস্তায় নামতে। কিন্তু পুলিশ তো লাঠি আর কাঁদানে গ্যাস নিয়ে তৈরি, কাউকে কোনও বিক্ষোভ প্রদর্শন করতে দেবে না। অন্যায় যেন বন্ধ হয়, বাকস্বাধীনতাবিরোধী আইন যেন বাতিল হয়, মানুষ যেন নিরাপত্তা পায়-এই দাবি জানাতে গিয়েই পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষ বাধে। পুলিশ লাঠি চালিয়েছে, কাঁদানে গ্যাস ছুড়েছে। মিছিলের লোকেরা ইট-পাথর ছুড়েছে। এতে আহত হয়েছে ৫০ জন। মিছিলের কজনকে পুলিশ ধরেও নিয়ে গেছে। পুলিশ বাধা দিয়েছে বলে প্রতিবাদ থেমে থাকা উচিত নয়। অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ চলতে না থাকলে ন্যায় প্রতিষ্ঠিত হবে না। মানুষ একসময় ভুলেও যাবে ন্যায় বলতে ঠিক কী বোঝায়।

যদি প্রশ্ন করি মুশতাককে কেন বিচার হওয়ার আগেই ১০ মাস জেলে থাকতে হলো। আমি জানি অনেকে বলবেন, তাঁরা এমন কাউকে কাউকে জানেন যাঁরা ৫ বছর এমনকী ১০ বছর যাবৎ জেলে পড়ে আছেন বিচারের আশায়। কিন্তু কেন? নির্দিষ্ট সময়ের বেশি জেলহাজতে আসামিকে রাখা তো সংবিধানবিরোধী। সংবিধানবিরোধী কাজ হরদম হচ্ছে, হচ্ছে বলে হওয়াটাকেই মেনে নিচ্ছে মানুষ। শুনেছি মুশতাকের বিরুদ্ধে সাক্ষী দিতে যাদের দাঁড় করানো হয়েছে, তারা জানিয়েছে তারা মুশতাকের অপরাধের ব্যপারে কিছু জানে না। তারপরও মানুষটিকে জামিন দেওয়া হয়নি। কী ছিল তাঁর অপরাধ। কে ছিলেন তিনি? যতটুকু পরিচয় তাঁর জানা গেছে, তা হলো... ‘তিনি যত না লেখক, তার চেয়ে বেশি পরিবেশকর্মী। বাংলাদেশে কুমিরের খামার স্থাপন করেছিলেন। ইউরোপে ৬৩টি কুমির রপ্তানিও করেছিলেন। এই খামার তৈরির আগে রাষ্ট্রপুঞ্জের মানবাধিকার শাখার স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে কাজ করেছেন, স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার কর্মী হিসেবে সুন্দরবনে কয়েক বছর কাটিয়েছেন। তখনই কুমির খামারের স্বপ্ন দেখেছিলেন। এসব অভিজ্ঞতা নিয়েই মুশতাক বই লিখেছেন। সাকুল্যে একটি বই-ই তিনি লিখেছেন। তবে সোশ্যাল মিডিয়ায় তিনি পরিবেশ বিষয়ে লিখতেন, অরণ্য রক্ষায় সরকারের ঔদাসীন্য এবং শাসক দলের দুর্নীতির অভিযোগও সে লেখাগুলোয় থাকত। সে কারণেই তাঁকে ডিজিটাল নিরাপত্তার জালে পড়তে হয়েছে। পশু-পাখি নিয়ে বাংলাদেশে একটি প্রমোদ-পার্ক করার পরিকল্পনা করেছিলেন মুশতাক। জমি দেখে রেখেছিলেন, কাজ শুরু হওয়ার কথা ছিল, কিন্তু ১০ মাস কারাগারে থাকার কারণে সব থেমে ছিল’।

দেশের খবর আজকাল দেশের ভেতরেই সীমাবদ্ধ থাকে না, বাইরেও উড়ে যায়। যায় বলেই বাংলাদেশের অভ্যন্তরে যেভাবে মানবাধিকার লংঘিত হচ্ছে, তা বিশ্বের মানবাধিকার-কর্মীরা জানছেন এবং ক্ষুব্ধ হচ্ছেন। এ কী স্বাভাবিক নয়?

সরকার মনে হচ্ছে তার কোনও সমালোচনাই আর শুনতে চাইছে না। ভালো কোনও উপদেশও শুনতে চাইছে না। যত দিন যাচ্ছে, তত অসহিষ্ণু হয়ে উঠছে। স্বৈরাচারী সরকার যেমন আচরণ করে, ঠিক তেমন আচরণ করছে। দুর্নীতি রোধ করার সদিচ্ছা থাকলে দুর্নীতি চিহ্নিত করাকে কেউ অপরাধ হিসেবে নেবে না। ভুলগুলো চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে দিলেই ভুলগুলো সংশোধন করতে উৎসাহ জাগে। শুভাকাক্সক্ষীরাই সংশোধনের জন্য বলেন, ভালো থেকে আরও ভালো হতে বলেন, নিঁখুত হতে বলেন। আর যারা ‘যেমন আছে তেমনই থাক’ বলার লোক, তারা সত্যিকার শুভাকাক্সক্ষী নয়। সরকারের লোকেরা এত কিছু বোঝেন, এই সহজ সত্যটি বোঝেন না?

কেউ কেউ বলছে সরকারের সমালোচনা করা মানে রাষ্ট্রের সমালোচনা করা নয়। তার মানে তারা বলতে চাইছে সরকারের সমালোচনা করা ঠিক, রাষ্ট্রের সমালোচনা করা ঠিক নয়। কিন্তু কেন নয়? রাষ্ট্রের আইন, রাষ্ট্রের নীতি যদি জনগণের স্বার্থের বিরুদ্ধে যায়, তার প্রতিবাদ অবশ্যই করতে হবে। ভুলত্রুটি সংশোধন করতে করতেই তো রাষ্ট্র আধুনিক হয়ে ওঠে, সমাজ সুষ্ঠু হয়ে ওঠে, মানুষ সভ্য হয়ে ওঠে। মুখ বন্ধের নীতি কখনও রাষ্ট্র বা সমাজের জন্য শুভ নয়। এ কল্যাণ বয়ে আনে না, বরং অন্ধকারের গহ্বরে ভবিষ্যৎকে ছুড়ে দেয়।

যাঁরা আজ ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের বিরুদ্ধে রাস্তায় মিছিল করছেন, বিক্ষোভ দেখাচ্ছেন-তাঁরা কি সবাই বাকস্বাধীনতায় বিশ্বাসী? তাঁদের ব্যানার দেখে, সেøাগান শুনে অবশ্য মনে হয় তাঁরা বাকস্বাধীনতায় প্রচ- বিশ্বাস করেন, বিশ্বাস করেন বলেই তো পুলিশের লাঠি খেতে পারেন জেনেও রাস্তায় নেমেছেন। আইনজীবী ইমতিয়াজ মাহমুদ একটি জরুরি প্রশ্ন রেখেছেন তাঁদের কাছে, তাঁরা কি অভিজিৎ হত্যার বিরোধী? তাঁরা কি কোনও প্রতিবাদ করেছিলেন অভিজিৎ, অনন্ত, নিলয়, বাবু, জুলহাস, তনয়, দীপন, সামাদকে যখন নৃশংসভাবে খুন করা হয়েছিল? আরও একটি প্রশ্ন রেখেছেন, তাঁরা কি তসলিমার ওপর যে নির্যাতন হচ্ছে, তার প্রতিবাদ করবেন? তসলিমার দেশে প্রত্যাবর্তনের জন্য কি তাঁরা মানববন্ধন করবেন? তসলিমার যে বইগুলো নিষিদ্ধ করেছে সরকার, সেই বইগুলোর ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়ার দাবি কি জানাবেন? ইমতিয়াজ মাহমুদ উত্তরটি জানেন বলেই হয়তো প্রশ্ন করেছেন। উত্তর আমিও জানি, উত্তরটি নিশ্চিতই, না। এই না’টিই যদি তাঁদের উত্তর হয়, তাহলে কিন্তু এ স্পষ্ট কণ্ঠেই বলা যায়, তাঁরা বাকস্বাধীনতায় বিশ্বাস করেন না। তুমি বাকস্বাধীনতায় তখনই বিশ্বাস করো, যখন তুমি তোমার অপছন্দের লোকদের বা তোমার শত্রুদের বাকস্বাধীনতায় বিশ্বাস করো। তোমার যাকে পছন্দ, যার আদর্শ তুমি মানো, তার বাকস্বাধীনতায় বিশ্বাস করা বাকস্বাধীনতায় বিশ্বাস করা নয়। মানুষ বাকস্বাধীনতার সঠিক অর্থ না জেনেই বাকস্বাধীনতা নিয়ে বক্তৃতা দিয়ে আকাশ বাতাস কাঁপাতে থাকেন। এই সংজ্ঞাটি যদি দেশের বাকস্বাধীনতার জন্য বিপ্লব করা মানুষেরা জানতেন, তাহলে আমার নামটি বিপ্লবের মাঠে একবার হলেও উচ্চারিত হতে শুনতাম।

এই যে কোনও অপরাধ না করে, নারীর সমানাধিকারের জন্য, মানবাধিকারের জন্য, সমতার সমাজের জন্য একা সেই আশির দশক থেকে লড়ে গেলাম, মানুষকে মৌলবাদের গ্রাস থেকে মুক্ত করে বিজ্ঞানমনস্ক করতে চাইলাম, আলো হাতে নিয়ে অন্ধকারের দোরগোড়ায় অনড় দাঁড়িয়ে রইলাম, আর জীবনের ঝুঁকি নিয়ে বই লিখলাম...যে বইগুলো সরকার নিষিদ্ধ করেছে এবং ২৭ বছর আগে নির্বাসনে পাঠিয়ে দেশের দরজা চিরদিনের বন্ধ করে দিয়েছে...এ লজ্জা কার? এ লজ্জা আমার নয়। এ লজ্জা সরকারের, এ লজ্জা মুখ বুজে থাকা লক্ষ কোটি মানুষের, যারা দেখেও না দেখার ভান করছে, এ লজ্জা তাদের যারা মানবাধিকারের জন্য পথে নামে কিন্তু আমার নামটি উচ্চারণ করে না, যারা বাকস্বাধীনতার কথা বলে মুখে ফেনা তুলে ফেলে কিন্তু আমার বাকস্বাধীনতা নিয়ে টুঁশব্দটি করে না।

লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

এই বিভাগের আরও খবর
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
সর্বশেষ খবর
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

২ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

৩৩ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

৪৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান
রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের
গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২
নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ
গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক
টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার
দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক
ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে
সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি
বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব
ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১
শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু
ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার
চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে
রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’
‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্র থেকে অস্ত্র কেনা বন্ধ করলো কলম্বিয়া
যুক্তরাষ্ট্র থেকে অস্ত্র কেনা বন্ধ করলো কলম্বিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই মার্কিন নাগরিক ২ দিনের রিমান্ডে
সেই মার্কিন নাগরিক ২ দিনের রিমান্ডে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেমিট্যান্স প্রবাহে ২৮.৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি
রেমিট্যান্স প্রবাহে ২৮.৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্ব বাণিজ্যে রূপান্তর ঘটাবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা : বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা
বিশ্ব বাণিজ্যে রূপান্তর ঘটাবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা : বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল
আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তালিকাভুক্ত সন্ত্রাসী পিচ্চি আকাশ সহযোগীসহ গ্রেফতার
তালিকাভুক্ত সন্ত্রাসী পিচ্চি আকাশ সহযোগীসহ গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন
নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা
ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প
ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা
যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা
জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা

পেছনের পৃষ্ঠা

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের
বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের

নগর জীবন

নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা