শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৪ মার্চ, ২০২১ আপডেট:

ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের কোনও প্রয়োজন নেই

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের কোনও প্রয়োজন নেই

বাংলাদেশে যে আইনগুলো জারি করা দরকার, সে আইনগুলো জারি করা হয় না। যে আইনের দরকার নেই, সেই আইন দিব্যি বহাল করা হয়। যে আইনগুলোর বিলুপ্তি দরকার, সে আইনগুলোর বিলুপ্তি, দশকের পর দশক চলে যায়, করা হয় না। বাকস্বাধীনতার বিরুদ্ধে যে পুরনো আইনগুলো বহাল আছে, সভ্য কোনও দেশে যে আইনগুলো নেই, সেগুলোকে বাতিল করার কথা শুভবুদ্ধিসম্পন্ন মানুষ কি আজ থেকে বলছেন? কিন্তু কে শোনে কার কথা!

আমার বইগুলোর বিরুদ্ধে, আমার ভিন্নমত এবং মত প্রকাশের বিরুদ্ধে যে ফৌজদারি আইনের ২৯৫ ক এবং খ ধারা ব্যবহার করেছিলো ১৯৯৪ সালে খালেদা জিয়ার সরকার এবং ১৯৯৯ সালে শেখ হাসিনার সরকার, যে ধারা ব্যবহার করেছিলো বাকস্বাধীনতা-বিরোধী প্রগতি-বিরোধী, নারী-বিরোধী মৌলবাদী গোষ্ঠী... সেই আইন এবং সেই ধারা আজও বহাল তবিয়তে বিরাজ করছে। গণতন্ত্র সর্বদাই মুক্তচিন্তার প্রসারে গুরুত্ব দেয়, কিন্তু এ কেমন গণতন্ত্র বাংলাদেশে, যে গণতন্ত্রে মুক্তচিন্তার কোনও স্থান নেই? এ কেমন গণতন্ত্র যে গণতন্ত্রে মুক্তচিন্তকদের খুন করা হয়, নয়তো জেলে ভরা হয়, নয়তো অনন্তকালের জন্য নির্বাসনে পাঠানো হয়? সেই সময়, সেই নব্বই দশকের শুরুতে দেশের প্রখ্যাত বুদ্ধিজীবীরা ফৌজদারি আইনের ২৯৫ ক এবং খ ধারা বাতিল করার জন্য প্রস্তাব দিয়েছিলেন, কিন্তু সরকার বুদ্ধিজীবীদের প্রস্তাব গ্রাহ্য করেনি।

একটি গণতন্ত্রে, আশ্চর্য, একের পর এক বাকস্বাধীনতাবিরোধী আইন জারি হচ্ছে। আইসিটি অ্যাক্ট হলো। প্রগতিশীলদের ফাঁসানো হলো। আবারও তৈরি হলো ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন, কোনও দরকার ছিল না, তারপরও। কাকে নিরাপত্তা দিচ্ছে এসব আইন? দিচ্ছে ধর্মীয় গুরুদের, আর সরকার প্রধানদের। যাদের নিরাপত্তা পাওয়া দরকার তারা কি পাচ্ছে? মুশতাক আহমেদ সরকারের সমালোচনা করেছিলেন বলে গ্রেফতার হয়েছেন, ছ’বার জামিন চেয়েও পাননি, ১০ মাস জেলে থাকার পর তাঁর মৃত্যু হলো, কী করে মৃত্যু হয়েছে কেউ জানে না। কী রোমহর্ষক ঘটনা! প্রগতিশীল মানুষ দেশের নানা স্থানে মানববন্ধন করছেন, তদন্তের দাবি জানাচ্ছেন, এমনকী রাষ্ট্রপুঞ্জ বা জাতিসংঘ থেকেও মুশতাক আহমেদের কেন কারাগারে মৃত্যু হলো তার তদন্তের দাবি জানানো হয়েছে।

অন্যায় দেখতে দেখতে মানুষ এক সময় অতিষ্ঠ হয়ে ওঠে। তখন রাস্তায় নামে। মুশতাকের করুণ মৃত্যুই মানুষকে উদ্বুদ্ধ করেছে রাস্তায় নামতে। কিন্তু পুলিশ তো লাঠি আর কাঁদানে গ্যাস নিয়ে তৈরি, কাউকে কোনও বিক্ষোভ প্রদর্শন করতে দেবে না। অন্যায় যেন বন্ধ হয়, বাকস্বাধীনতাবিরোধী আইন যেন বাতিল হয়, মানুষ যেন নিরাপত্তা পায়-এই দাবি জানাতে গিয়েই পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষ বাধে। পুলিশ লাঠি চালিয়েছে, কাঁদানে গ্যাস ছুড়েছে। মিছিলের লোকেরা ইট-পাথর ছুড়েছে। এতে আহত হয়েছে ৫০ জন। মিছিলের কজনকে পুলিশ ধরেও নিয়ে গেছে। পুলিশ বাধা দিয়েছে বলে প্রতিবাদ থেমে থাকা উচিত নয়। অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ চলতে না থাকলে ন্যায় প্রতিষ্ঠিত হবে না। মানুষ একসময় ভুলেও যাবে ন্যায় বলতে ঠিক কী বোঝায়।

যদি প্রশ্ন করি মুশতাককে কেন বিচার হওয়ার আগেই ১০ মাস জেলে থাকতে হলো। আমি জানি অনেকে বলবেন, তাঁরা এমন কাউকে কাউকে জানেন যাঁরা ৫ বছর এমনকী ১০ বছর যাবৎ জেলে পড়ে আছেন বিচারের আশায়। কিন্তু কেন? নির্দিষ্ট সময়ের বেশি জেলহাজতে আসামিকে রাখা তো সংবিধানবিরোধী। সংবিধানবিরোধী কাজ হরদম হচ্ছে, হচ্ছে বলে হওয়াটাকেই মেনে নিচ্ছে মানুষ। শুনেছি মুশতাকের বিরুদ্ধে সাক্ষী দিতে যাদের দাঁড় করানো হয়েছে, তারা জানিয়েছে তারা মুশতাকের অপরাধের ব্যপারে কিছু জানে না। তারপরও মানুষটিকে জামিন দেওয়া হয়নি। কী ছিল তাঁর অপরাধ। কে ছিলেন তিনি? যতটুকু পরিচয় তাঁর জানা গেছে, তা হলো... ‘তিনি যত না লেখক, তার চেয়ে বেশি পরিবেশকর্মী। বাংলাদেশে কুমিরের খামার স্থাপন করেছিলেন। ইউরোপে ৬৩টি কুমির রপ্তানিও করেছিলেন। এই খামার তৈরির আগে রাষ্ট্রপুঞ্জের মানবাধিকার শাখার স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে কাজ করেছেন, স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার কর্মী হিসেবে সুন্দরবনে কয়েক বছর কাটিয়েছেন। তখনই কুমির খামারের স্বপ্ন দেখেছিলেন। এসব অভিজ্ঞতা নিয়েই মুশতাক বই লিখেছেন। সাকুল্যে একটি বই-ই তিনি লিখেছেন। তবে সোশ্যাল মিডিয়ায় তিনি পরিবেশ বিষয়ে লিখতেন, অরণ্য রক্ষায় সরকারের ঔদাসীন্য এবং শাসক দলের দুর্নীতির অভিযোগও সে লেখাগুলোয় থাকত। সে কারণেই তাঁকে ডিজিটাল নিরাপত্তার জালে পড়তে হয়েছে। পশু-পাখি নিয়ে বাংলাদেশে একটি প্রমোদ-পার্ক করার পরিকল্পনা করেছিলেন মুশতাক। জমি দেখে রেখেছিলেন, কাজ শুরু হওয়ার কথা ছিল, কিন্তু ১০ মাস কারাগারে থাকার কারণে সব থেমে ছিল’।

দেশের খবর আজকাল দেশের ভেতরেই সীমাবদ্ধ থাকে না, বাইরেও উড়ে যায়। যায় বলেই বাংলাদেশের অভ্যন্তরে যেভাবে মানবাধিকার লংঘিত হচ্ছে, তা বিশ্বের মানবাধিকার-কর্মীরা জানছেন এবং ক্ষুব্ধ হচ্ছেন। এ কী স্বাভাবিক নয়?

সরকার মনে হচ্ছে তার কোনও সমালোচনাই আর শুনতে চাইছে না। ভালো কোনও উপদেশও শুনতে চাইছে না। যত দিন যাচ্ছে, তত অসহিষ্ণু হয়ে উঠছে। স্বৈরাচারী সরকার যেমন আচরণ করে, ঠিক তেমন আচরণ করছে। দুর্নীতি রোধ করার সদিচ্ছা থাকলে দুর্নীতি চিহ্নিত করাকে কেউ অপরাধ হিসেবে নেবে না। ভুলগুলো চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে দিলেই ভুলগুলো সংশোধন করতে উৎসাহ জাগে। শুভাকাক্সক্ষীরাই সংশোধনের জন্য বলেন, ভালো থেকে আরও ভালো হতে বলেন, নিঁখুত হতে বলেন। আর যারা ‘যেমন আছে তেমনই থাক’ বলার লোক, তারা সত্যিকার শুভাকাক্সক্ষী নয়। সরকারের লোকেরা এত কিছু বোঝেন, এই সহজ সত্যটি বোঝেন না?

কেউ কেউ বলছে সরকারের সমালোচনা করা মানে রাষ্ট্রের সমালোচনা করা নয়। তার মানে তারা বলতে চাইছে সরকারের সমালোচনা করা ঠিক, রাষ্ট্রের সমালোচনা করা ঠিক নয়। কিন্তু কেন নয়? রাষ্ট্রের আইন, রাষ্ট্রের নীতি যদি জনগণের স্বার্থের বিরুদ্ধে যায়, তার প্রতিবাদ অবশ্যই করতে হবে। ভুলত্রুটি সংশোধন করতে করতেই তো রাষ্ট্র আধুনিক হয়ে ওঠে, সমাজ সুষ্ঠু হয়ে ওঠে, মানুষ সভ্য হয়ে ওঠে। মুখ বন্ধের নীতি কখনও রাষ্ট্র বা সমাজের জন্য শুভ নয়। এ কল্যাণ বয়ে আনে না, বরং অন্ধকারের গহ্বরে ভবিষ্যৎকে ছুড়ে দেয়।

যাঁরা আজ ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের বিরুদ্ধে রাস্তায় মিছিল করছেন, বিক্ষোভ দেখাচ্ছেন-তাঁরা কি সবাই বাকস্বাধীনতায় বিশ্বাসী? তাঁদের ব্যানার দেখে, সেøাগান শুনে অবশ্য মনে হয় তাঁরা বাকস্বাধীনতায় প্রচ- বিশ্বাস করেন, বিশ্বাস করেন বলেই তো পুলিশের লাঠি খেতে পারেন জেনেও রাস্তায় নেমেছেন। আইনজীবী ইমতিয়াজ মাহমুদ একটি জরুরি প্রশ্ন রেখেছেন তাঁদের কাছে, তাঁরা কি অভিজিৎ হত্যার বিরোধী? তাঁরা কি কোনও প্রতিবাদ করেছিলেন অভিজিৎ, অনন্ত, নিলয়, বাবু, জুলহাস, তনয়, দীপন, সামাদকে যখন নৃশংসভাবে খুন করা হয়েছিল? আরও একটি প্রশ্ন রেখেছেন, তাঁরা কি তসলিমার ওপর যে নির্যাতন হচ্ছে, তার প্রতিবাদ করবেন? তসলিমার দেশে প্রত্যাবর্তনের জন্য কি তাঁরা মানববন্ধন করবেন? তসলিমার যে বইগুলো নিষিদ্ধ করেছে সরকার, সেই বইগুলোর ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়ার দাবি কি জানাবেন? ইমতিয়াজ মাহমুদ উত্তরটি জানেন বলেই হয়তো প্রশ্ন করেছেন। উত্তর আমিও জানি, উত্তরটি নিশ্চিতই, না। এই না’টিই যদি তাঁদের উত্তর হয়, তাহলে কিন্তু এ স্পষ্ট কণ্ঠেই বলা যায়, তাঁরা বাকস্বাধীনতায় বিশ্বাস করেন না। তুমি বাকস্বাধীনতায় তখনই বিশ্বাস করো, যখন তুমি তোমার অপছন্দের লোকদের বা তোমার শত্রুদের বাকস্বাধীনতায় বিশ্বাস করো। তোমার যাকে পছন্দ, যার আদর্শ তুমি মানো, তার বাকস্বাধীনতায় বিশ্বাস করা বাকস্বাধীনতায় বিশ্বাস করা নয়। মানুষ বাকস্বাধীনতার সঠিক অর্থ না জেনেই বাকস্বাধীনতা নিয়ে বক্তৃতা দিয়ে আকাশ বাতাস কাঁপাতে থাকেন। এই সংজ্ঞাটি যদি দেশের বাকস্বাধীনতার জন্য বিপ্লব করা মানুষেরা জানতেন, তাহলে আমার নামটি বিপ্লবের মাঠে একবার হলেও উচ্চারিত হতে শুনতাম।

এই যে কোনও অপরাধ না করে, নারীর সমানাধিকারের জন্য, মানবাধিকারের জন্য, সমতার সমাজের জন্য একা সেই আশির দশক থেকে লড়ে গেলাম, মানুষকে মৌলবাদের গ্রাস থেকে মুক্ত করে বিজ্ঞানমনস্ক করতে চাইলাম, আলো হাতে নিয়ে অন্ধকারের দোরগোড়ায় অনড় দাঁড়িয়ে রইলাম, আর জীবনের ঝুঁকি নিয়ে বই লিখলাম...যে বইগুলো সরকার নিষিদ্ধ করেছে এবং ২৭ বছর আগে নির্বাসনে পাঠিয়ে দেশের দরজা চিরদিনের বন্ধ করে দিয়েছে...এ লজ্জা কার? এ লজ্জা আমার নয়। এ লজ্জা সরকারের, এ লজ্জা মুখ বুজে থাকা লক্ষ কোটি মানুষের, যারা দেখেও না দেখার ভান করছে, এ লজ্জা তাদের যারা মানবাধিকারের জন্য পথে নামে কিন্তু আমার নামটি উচ্চারণ করে না, যারা বাকস্বাধীনতার কথা বলে মুখে ফেনা তুলে ফেলে কিন্তু আমার বাকস্বাধীনতা নিয়ে টুঁশব্দটি করে না।

লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

এই বিভাগের আরও খবর
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
স্বাধীন বিচার বিভাগ
স্বাধীন বিচার বিভাগ
আবারও ভূমিকম্প
আবারও ভূমিকম্প
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
সর্বশেষ খবর
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত
বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল
এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান
বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা
সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক
ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল
সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক
বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

২০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার
হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা
যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা

পূর্ব-পশ্চিম

দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা
দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা

মাঠে ময়দানে

শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প
শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প

পূর্ব-পশ্চিম

অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের
অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের

পূর্ব-পশ্চিম

টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি
টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি

পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা
বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা

মাঠে ময়দানে

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে