শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১১ মার্চ, ২০২১ আপডেট:

টিকা-বিরোধিতা মানে বিজ্ঞান-বিরোধিতা

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
টিকা-বিরোধিতা মানে বিজ্ঞান-বিরোধিতা

গতকাল আমি আস্ট্রাজেনেকা-অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটির টিকা নিলাম। কিন্তু চেনা অচেনা মানুষের মধ্যে লক্ষ্য করেছি, টিকা না নেওয়ার পক্ষেই সংখ্যা ভারী। খবরে এবং সোশ্যাল মিডিয়াতেও দেখছি অনেকে টিকার বিরোধিতা করছে। বিশ্বজুড়ে টিকা-বিরোধী লোক দল পাকাচ্ছে। বেলজিয়াম, অস্ট্রিয়া, সুইজারল্যান্ড, ইউক্রেইন, রাশিয়া, আমেরিকা, অস্ট্রেলিয়া- কোথায় টিকা-বিরোধী নেই? ভারতে লক্ষ্য করেছি, মোদিবিরোধী লোকেরা টিকা-বিরোধী। বিজেপি-বিরোধী রাজনৈতিক দলের নেতারা তো প্রকাশ্যেই বলছেন মোদির টিকা তাঁরা নেবেন না, কেউ কেউ বলছেন মোদির টিকা নিলে তাঁরা নপুংসক হয়ে যাবেন। কেউ বলছেন, জনসংখ্যা কমানোর উদ্দেশে জনগণকে টিকা দেওয়া হচ্ছে। ওদিকে বাংলাদেশে বিরোধী দল বিএনপির কেউ কেউ বলছেন, এই টিকা বিএনপির লোকদের মেরে ফেলার জন্য দিচ্ছে সরকার। অস্ট্রেলিয়ার টিকা-বিরোধীরা প্রশ্ন ছুড়ে দিচ্ছেন টিকা তৈরি করতে যেখানে ১০ বছর লাগে, সেখানে ১ বছরে কী করে টিকা তৈরি হলো? আরও নানা রকম অদ্ভুত প্রশ্ন এবং মন্তব্য টিকা-বিরোধীদের কাছ থেকে আসছে। আমি অবাক হই, এতগুলো মানুষের যুক্তি বুদ্ধি কী করে হঠাৎ লোপ পেয়ে গেল! কভিড শুরু হওয়ার শুরু থেকেই আমরা বিশ্বের বিজ্ঞানীদের কাছ থেকে জানতে পারছিলাম করোনাভাইরাসের নাড়ি নক্ষত্র, এর গতি-প্রকৃতি। সংক্রামক ব্যাধির বিশেষজ্ঞরা আমাদের প্রতিনিয়ত জানাচ্ছিলেন করোনাবিষয়ক প্রতিটি তথ্য। এমন কী ঘটেছে যে মানুষ সব ভুলে গেছে? ১০ বছরের জায়গায় ১ বছরে টিকা তৈরি করতে, কত বিলিয়ন ডলার খরচ হয়েছে, কত হাজারো বিজ্ঞানী দিন-রাত পরিশ্রম করে গেছেন, এখনও করছেন, সে কথাও টিকা-বিরোধীরা ভুলে গেছে। টিকা তৈরির শুরু থেকে কোম্পানিগুলো আমজনতাকে জানাচ্ছে কীভাবে টিকা বানিয়েছে, কত মানুষের ওপর ট্রায়াল হলো, ট্রায়ালের কী ফল হলো, সব। রোগ এবং রোগমুক্তির যাবতীয় তথ্য এত নিখুঁতভাবে মানবজাতি, আমার মনে হয় না, এর আগে পেয়েছে। আজ যে প্রশ্নগুলো মানুষ করছে টিকা না নেওয়ার পক্ষে, প্রতিটির উত্তর সংক্রামক ব্যাধির বিশেষজ্ঞরা আগেই দিয়েছেন, টিকা-বিজ্ঞানীরাও দিয়েছেন। টিকা-বিরোধিতা আসছে ব্যক্তিগত সংশয় থেকে; একজনের দ্বিধা আরেকজনের মধ্যে সংক্রামিত হচ্ছে, তা থেকে; আসছে ষড়যন্ত্র থিওরির কবলে পড়া কিছু লোকের কাছ থেকে, আসছে যুক্তি বুদ্ধি না খাটিয়ে বিদ্রোহী হওয়ার আনন্দে মেতে থাকা থেকে, আসছে সরকার-বিরোধিতা থেকে।

করোনাভাইরাসে বিশ্বের ১২ কোটি লোক সংক্রামিত হয়েছে, ২৬ লাখ মানুষের মৃত্যু হয়েছে-তারপরও টিকা-বিরোধীরা বলছে এ ভাইরাস মারাত্মক নয়, অন্য ভাইরাস এর চেয়েও মারাত্মক, অন্যান্য রোগে এর চেয়ে বেশি মানুষ মারা যায়। অন্যান্য রোগে বেশি মানুষ মারা যায় তাই বলে কি এই ভাইরাস থেকে আমাদের মৃত্যু বন্ধ করতে হবে না? ইবোলা, ডেংগি ইত্যাদিতে মানুষের মৃত্যুর হার বেশি, তাই বলে এই করোনাভাইরাসকে, অতিমারীর এই ভয়াবহতাকে তুড়ি মেরে উড়িয়ে দিতে হবে? এইডসের টিকা আজও আবিষ্কার করা যায়নি বলে করোনার টিকাও আবিষ্কার করা যাবে না, এটিও বড় সরলীকরণ। আমরা কি জানি না কোনও রোগের চিকিৎসা নেই, কোনও রোগের আছে! আমাদের চিকিৎসা-বিজ্ঞান আপাতত আমাদের এটুকুই দিতে পেরেছে। আমরা বেশ কিছু অসুখ-বিসুখ থেকে একশ’ভাগ আরোগ্য লাভ করার চিকিৎসা পাইনি, কিন্তু গত ১০০ বছরে যা পেয়েছি, তার কি তুলনা হয়? এককালের দুরারোগ্য ব্যাধিও আজকাল কী দ্রুত সেরে যাচ্ছে! রোগ শোকে চিকিৎসা বিজ্ঞানের ওপর আমাদের ভরসা করতেই হবে। চিকিৎসা-বিজ্ঞান আমাদের যতটা সুস্বাস্থ্য দেবে, ততটা আর কেউ দিতে পারবে না। টিকা-বিরোধিতা করা মানে বিজ্ঞানের বিরোধিতা করা। মূর্খ এবং ধর্মান্ধরা সমস্ত ভালো কিছুর বিরোধিতা করে। আমি এতে আর অবাক হই না। কিন্তু মানবজাতির এই দুঃসময়ে শুধু ধর্মান্ধ এবং মূর্খই নয়, কিছু বিজ্ঞানে বিশ্বাসী লোকও মানবতার ক্ষতি করতে নেমেছে। এখন প্রশ্ন হলো, আসলেই ওরা কি বিজ্ঞানে বিশ্বাসী? হয়তো ওরা কখনও বিশ্বাস করে, কখনও আবার করে না। লক্ষ্য করেছি, ট্রাম্পের আদর্শে যে মাস্ক-বিরোধী একটি গোষ্ঠী গড়ে উঠেছিল, ওরা সগৌরবে টিকার বিরোধিতা করছে। ট্রাম্প কিন্তু টিকা নিয়েছেন। টিকা নিচ্ছেন না ট্রাম্পের ভক্তকুলের অনেকেই। নেতারা জনতাকে বিভ্রান্ত করেন, ফলে জনতা নিজেদের ক্ষতি করতে সংকোচ করে না। কিন্তু নেতাদের কোনও ক্ষতি নেতারাই হতে দেন না। নেতাদের চরিত্র অনেকটা মুসলমানদের পীর, আর হিন্দুদের বাবার মতো। নিজেরা আমোদ স্ফুর্তি আখের গোছানো সবই করছেন, ওদিকে শিষ্যদের সর্বস্বান্ত করছেন, বিভ্রান্ত করছেন। আমরা তো জানিই ভক্তরা কীভাবে বিশ্বাসের আফিমে বুঁদ হয়ে থাকে। অস্ট্রেলিয়ার ইমাম সুফিয়ান খলিফা তাঁর অনুসারীদের বলে দিয়েছেন তারা যেন টিকা না নেয়, তারা যেন পয়গম্বরকে অনুসরণ করে, তারা যেন বিশ্বাস করে যে ইসলাম টিকার বিপক্ষে। এইসব ধর্মগুরু কিন্তু গোপনে ঠিকই টিকা নেবেন, অসুস্থ হলে ঠিকই হাসপাতালে যাবেন। শুধু মুসলিম ধর্মগুরুই নন, গির্জার বিশপরাও টিকার বিরোধী।

গুটিবসন্তের সময়ও এমনভাবে টিকার বিরোধিতা করেছিল মানুষ। ব্যঙ্গ করে টিকা-বিরোধী লেখা লিখেছিল, কার্টুন এঁকেছিল। ১৩৫ বছর আগে কানাডায় যে ভাষায় টিকার বিরোধিতা করেছিল টিকা-বিরোধীরা, আজও সেই একই ভাষা ব্যবহার করছে তাদের উত্তরসূরিরা। ওই বিরোধীদের গুরুত্ব না দিয়ে গুটিবসন্তের টিকা সবাইকে দেওয়া হয়েছিল বলেই আজ মানুষ ওই রোগ থেকে বেঁচেছে। প্রতিটি সংক্রামক রোগের ক্ষেত্রে শুধু কানাডায় নয়, পৃথিবীর সর্বত্র এ-ই হয়েছে।

আসলে আমি কল্পনা করতে পারিনি মানুষ কখনও কভিডের টিকার বিরোধিতা করবে। এ অনেকটা নিজের জীবনের বিরোধিতা করার মতো। মৃত্যুর সংখ্যা হু হু করে বাড়ছে। তারপরও এটিকে ‘কিছুই না’ যারা বলে বেড়াচ্ছে, তারা মানবজাতির কতটা ক্ষতি করছে, তারা নিজেরাও জানে না। টিকা-বিরোধীরা টিকা নিতে দ্বিধা করছে, কারণ তারা মনে করছে টিকা স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। তারা কি বলতে চাইছে টিকা নিলে তাদের যত ক্ষতি হবে, কভিড তার চেয়ে কম ক্ষতি করবে? সত্য তথ্য হলো, কভিড তোমাকে মৃত্যু দেবে, টিকা তোমাকে জীবন দেবে। টিকায় কারও পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া বেশি দেখা দেয়, কারও কম দেখা দেয়, কারও আবার দেখাই দেয় না। সব টিকার ক্ষেত্রেই এ-ই হয়। যে কোনও ওষুধেরই পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া আছে, তাই বলে কি আমরা সেইসব ওষুধ সেবন করি না? করি, করি কারণ পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার চেয়ে রোগ মারাত্মক।

ঊনবিংশ শতাব্দীতে পোলিও, ডিপথেরিয়া, গুটিবসন্তে প্রতি বছর ৬০ হাজারের বেশি মানুষ মারা যেত আমেরিকায়। ২০১৬-তে দেখা গেছে, আমেরিকায় একটি মানুষও পোলিও, ডিপথেরিয়া, আর গুটিবসন্তে মারা যায়নি। কারণ কী এর? কারণ টিকা। সারা বিশ্বে পোলিও, ডিপথেরিয়া, গুটিবসন্ত তো আছেই, হাম, রুবেলা, টিটেনাসে ৩০ লাখ লোক মারা যেত, সেইসব এখন প্রতি বছর নিয়ন্ত্রণে আসছে। কারণ কী? কারণ বিশ্বময় টিকাদান কর্মসূচি। টিকা মানবজাতিকে ভয়ঙ্কর ভাইরাসের ছোবল থেকে বাঁচিয়েছে। একে তুড়ি মেরে উড়িয়ে যারা দিতে চাইছে, তারা ইতিহাস অস্বীকার করছে।

যারা টিকা না দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে, তারা মূলত ভুল তথ্যের কারণে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে। সরকারের দায়িত্ব মানুষকে ভুল তথ্যের আক্রমণ থেকে রক্ষা করা। ভুল তথ্য বারবার বললে মানুষের মস্তিষ্কে ঢুকে যায় সেই তথ্য, তবে ‘ভুল তথ্য’ হিসেবে নয়, স্মৃতিতে গাঁথা থাকে ‘তথ্য’ হিসেবে। একটা ছোট উদাহরণ দিই, আমার জীবন থেকেই দিই, আমার সম্পর্কে যা কিছু অপপ্রচার হয়েছে, যেমন আমি মেয়েদের দাঁড়িয়ে প্রশ্রাব করার পরামর্শ দিয়েছি, যেমন আমি সিগারেট ফুঁকতে ফুঁকতে কোরআনের পাতা উল্টেছি, যেমন আমি বোরখা পরে দেশ থেকে বেরিয়েছি,-সবই ভিত্তিহীন, মিথ্যে। আমি লক্ষ করেছি মানুষের মস্তিষ্কে আমার সম্পর্কে নানা ‘ভুল তথ্য’ অবস্থান করছে। কেউ অপপ্রচার করার উদ্দেশে এসব কখনও বলেছিল বা লিখেছিল, আর মানুষের মস্তিষ্কে তথ্য হিসেবে এসব প্রবেশ করেছে। আমার নাম উচ্চারণের সঙ্গে সঙ্গে অনেক লোকের মস্তিষ্কের স্মৃতিতে রাখা এই অপপ্রচারগুলো তথ্য হিসেবে বেরিয়ে আসে। যারা এসব বলে তারা কিন্তু কোনও প্রমাণ দেখাতে পারবে না। টিকা সম্পর্কে অপপ্রচারও আগুনের মতো ছড়িয়ে গেছে বিশ্বময়, কেউ প্রমাণ দেখাতে পারছে না, কেউ প্রমাণ দেখতেও চাইছে না। অপপ্রচার ঠিক এমনই হয়।

করোনার প্রকোপ ধীরে ধীরে কমছে, এর পিছনে আমাদের লকডাউন, আমাদের মাস্ক পরা, হাত ধোয়া, মানুষের সঙ্গে দূরত্ব বজায় রাখা এবং বিশ্বজুড়ে এর চিকিৎসা কাজে দিয়েছে। ৮০ ভাগ মানুষের টিকা নেওয়া হয়ে গেলে শুধু ব্যক্তির নয়, গোটা সমাজের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বেড়ে যাবে। করোনা পরাজিত হবে। এভাবেই আমরা প্রচুর মারণ ভাইরাসের কামড় থেকে বেঁচেছি।

বিজ্ঞানীরা টিকা না-ও বানাতে পারতেন। আমরা এভাবেই পড়ে থাকতে পারতাম প্রতিরোধহীন। টিকা বানানো হয়েছে এ আমাদের জন্য বিরাট পাওয়া। টিকা শতভাগ কাজ করবে না, কিন্তু ৭০ থেকে ৯০/৯৫ ভাগ কাজও যদি করে, তা-ই তো অনেক। অন্তত ০ থেকে তো ভালো। আগে বিজ্ঞানীরা যা পারতেন না, এখনকার বিজ্ঞানীরা তা পারছেন। বিজ্ঞানের অগ্রগতির জন্যই এ সম্ভব হয়েছে। আগে বিজ্ঞানীরা চাঁদে রকেট পাঠাতেই কত সমস্যার সম্মুখীন হয়েছেন, এখন বিজ্ঞানীরা মঙ্গলগ্রহে দিব্যি রকেট পাঠাচ্ছেন। আগে ব্যাক্টেরিয়ায় আক্রান্ত হলে বিজ্ঞানীরা তার চিকিৎসা জানতেন না। আজ এসব ডাল ভাত। একসময় হয়তো এমন দিন আসবে, টিকা বানাতে আমাদের আর ১ বছর লাগবে না, ১ দিনে টিকা আবিষ্কার হয়ে যাবে। সেদিন আমাকে এক বন্ধু বললো যে তার করোনা হয়েছিল, কিন্তু সামান্য একটু জ্বর ছিল একদিন, তারপর সেরে গেছে, যদিও টেস্টে দেখা গেছে তার কভিড পজিটিভ। বললো, সুতরাং সে বিশ্বাস করে না করোনা কোনও খারাপ ভাইরাস। কভিডকে রোগ বলেই ধরছে না সে। তো আমি বললাম ‘তুমি কি শুধু তোমার কথাই ভাববে, ২৬ লাখ লোক যে এই রোগে মারা গেল তাদের কথা ভাববে না? তুমি তো এত স্বার্থপর, জানতাম না। তোমার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা ভালো, তাই তুমি গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়নি। কিন্তু সবার তো তোমার মতো প্রতিরোধ ক্ষমতা নেই। তাদের রক্ষা করার জন্যই তো টিকা নেবে। ‘মানুষ শুধু নিজের গ-িটা দেখে, নিজের গ-িটা ভালো থাকলেই মনে করে সব ভালো। সারা পৃথিবীতে গণকবর কতগুলো খোঁড়া হয়েছে, সে হিসাব কেউ রাখতে চায় না।

মানুষের শুভবুদ্ধির উদয় হোক, বিজ্ঞান-বিরোধিতা বন্ধ হোক। সকলে টিকা নিক। আমাদের পদে পদে মৃত্যু ওঁত পেতে থাকে। আমরা সব মৃত্যু থেকে নিজেদের রক্ষা করতে পারি না। কিন্তু যে মৃত্যু থেকে নিজেদের রক্ষা করতে পারি, যে ক্ষমতা আমাদের হাতে আছে, সেটিকে হেলায় উপেক্ষা করা বোকামো। আর এই বোকামোর খেসারত যে কত মানুষকে মরে গিয়ে দিতে হবে, কে জানে।

            লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
সর্বশেষ খবর
বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকেও হিন্দুত্ববাদ প্রচারে বাধ্য করছে মোদি প্রশাসন?
বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকেও হিন্দুত্ববাদ প্রচারে বাধ্য করছে মোদি প্রশাসন?

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনায় যুবককে গুলি করে ও কুপিয়ে হত্যা
খুলনায় যুবককে গুলি করে ও কুপিয়ে হত্যা

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে আওয়ামী লীগের ৫৭ জনের বিরুদ্ধে নাশকতার মামলা
সিদ্ধিরগঞ্জে আওয়ামী লীগের ৫৭ জনের বিরুদ্ধে নাশকতার মামলা

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মধ্য বাড্ডায় বাসে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ
মধ্য বাড্ডায় বাসে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ

৩৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ১৪তম কমিউনিকেশন সামিট  অনুষ্ঠিত
ঢাকায় ১৪তম কমিউনিকেশন সামিট  অনুষ্ঠিত

৪১ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

শার্লটে ট্রাম্পের অবৈধ অভিবাসী বিরোধী অভিযান, জনমনে আতঙ্ক
শার্লটে ট্রাম্পের অবৈধ অভিবাসী বিরোধী অভিযান, জনমনে আতঙ্ক

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিইউপিতে প্রাইম ব্যাংকের আর্থিক অন্তর্ভুক্তি বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত
বিইউপিতে প্রাইম ব্যাংকের আর্থিক অন্তর্ভুক্তি বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বাংলাদেশ পেনাং রোডশোর মাধ্যমে দক্ষিণ-দক্ষিণ সেমিকন্ডাক্টর সেতুবন্ধন গড়ে তুলছে
বাংলাদেশ পেনাং রোডশোর মাধ্যমে দক্ষিণ-দক্ষিণ সেমিকন্ডাক্টর সেতুবন্ধন গড়ে তুলছে

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আর্মেনিয়াকে ৯ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপে পর্তুগাল, নেভেস ও ফার্নান্দেসের হ্যাটট্রিক
আর্মেনিয়াকে ৯ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপে পর্তুগাল, নেভেস ও ফার্নান্দেসের হ্যাটট্রিক

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিআরটিএ শিশু ও তরুণদের রক্ষায় কাজ করছে: চেয়ারম্যান
বিআরটিএ শিশু ও তরুণদের রক্ষায় কাজ করছে: চেয়ারম্যান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কমওয়ার্ড’র সেরার স্বীকৃতি পেল মাস্টহেড পিআর
কমওয়ার্ড’র সেরার স্বীকৃতি পেল মাস্টহেড পিআর

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

জলবায়ু অর্থায়নের নামে ভয়াবহ ঋণের ফাঁদ
জলবায়ু অর্থায়নের নামে ভয়াবহ ঋণের ফাঁদ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তির দাবিতে ছাত্রশক্তির মশাল মিছিল
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তির দাবিতে ছাত্রশক্তির মশাল মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাঙামাটিতে বন্যহাতির আক্রমণে নারী নিহত
রাঙামাটিতে বন্যহাতির আক্রমণে নারী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে প্রতি ১০ শিশুর চারজনের রক্তে ‘উদ্বেগজনক’ মাত্রায় সিসা
দেশে প্রতি ১০ শিশুর চারজনের রক্তে ‘উদ্বেগজনক’ মাত্রায় সিসা

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

আবুধাবি টি-টেন লিগে খেলার সুযোগে উচ্ছ্বসিত সাইফ
আবুধাবি টি-টেন লিগে খেলার সুযোগে উচ্ছ্বসিত সাইফ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চায়ের আড্ডায় টুকুর গণসংযোগ
চায়ের আড্ডায় টুকুর গণসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

লেবাননে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষীদের ওপর ফের ইসরায়েলি গুলি
লেবাননে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষীদের ওপর ফের ইসরায়েলি গুলি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বান্দরবানে পর্যটকের মরদেহ উদ্ধার
বান্দরবানে পর্যটকের মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রবাসী কর্মীদের সন্তানদের শিক্ষায় ১২ কোটি ১৫ লাখ টাকার সহায়তা দিয়েছে সরকার
প্রবাসী কর্মীদের সন্তানদের শিক্ষায় ১২ কোটি ১৫ লাখ টাকার সহায়তা দিয়েছে সরকার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকাসহ গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন
ঢাকাসহ গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পেট ফাঁপা কমানো এবং হজমশক্তি বৃদ্ধির ঘরোয়া উপায়
পেট ফাঁপা কমানো এবং হজমশক্তি বৃদ্ধির ঘরোয়া উপায়

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ঢেঁড়স ভেজানো পানি কি সত্যিই এত উপকারী?
ঢেঁড়স ভেজানো পানি কি সত্যিই এত উপকারী?

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

মোংলায় লিফলেট বিতরণ ও ধানের শীষের প্রচারণা
মোংলায় লিফলেট বিতরণ ও ধানের শীষের প্রচারণা

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৭০০
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৭০০

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালের তিন অসহায় নারীর স্বামীকে রিকশা বিতরণ
বরিশালের তিন অসহায় নারীর স্বামীকে রিকশা বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২৮ বছর পর হলান্ডের নেতৃত্বে বিশ্বকাপের দুয়ারে নরওয়ে
২৮ বছর পর হলান্ডের নেতৃত্বে বিশ্বকাপের দুয়ারে নরওয়ে

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নগদ–ডিআরইউ সেরা রিপোর্টিং পুরস্কার জিতলেন ডেইলি সানের তিন সাংবাদিক
নগদ–ডিআরইউ সেরা রিপোর্টিং পুরস্কার জিতলেন ডেইলি সানের তিন সাংবাদিক

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজীপুর জেলা কারাগারে হাজতির মৃত্যু
গাজীপুর জেলা কারাগারে হাজতির মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কমিটি গঠনের কার্যক্রম স্থগিতের নির্দেশ
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কমিটি গঠনের কার্যক্রম স্থগিতের নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

১৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

১৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি
অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে

১৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি
গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার
১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও
সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক