শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১১ মার্চ, ২০২১ আপডেট:

টিকা-বিরোধিতা মানে বিজ্ঞান-বিরোধিতা

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
টিকা-বিরোধিতা মানে বিজ্ঞান-বিরোধিতা

গতকাল আমি আস্ট্রাজেনেকা-অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটির টিকা নিলাম। কিন্তু চেনা অচেনা মানুষের মধ্যে লক্ষ্য করেছি, টিকা না নেওয়ার পক্ষেই সংখ্যা ভারী। খবরে এবং সোশ্যাল মিডিয়াতেও দেখছি অনেকে টিকার বিরোধিতা করছে। বিশ্বজুড়ে টিকা-বিরোধী লোক দল পাকাচ্ছে। বেলজিয়াম, অস্ট্রিয়া, সুইজারল্যান্ড, ইউক্রেইন, রাশিয়া, আমেরিকা, অস্ট্রেলিয়া- কোথায় টিকা-বিরোধী নেই? ভারতে লক্ষ্য করেছি, মোদিবিরোধী লোকেরা টিকা-বিরোধী। বিজেপি-বিরোধী রাজনৈতিক দলের নেতারা তো প্রকাশ্যেই বলছেন মোদির টিকা তাঁরা নেবেন না, কেউ কেউ বলছেন মোদির টিকা নিলে তাঁরা নপুংসক হয়ে যাবেন। কেউ বলছেন, জনসংখ্যা কমানোর উদ্দেশে জনগণকে টিকা দেওয়া হচ্ছে। ওদিকে বাংলাদেশে বিরোধী দল বিএনপির কেউ কেউ বলছেন, এই টিকা বিএনপির লোকদের মেরে ফেলার জন্য দিচ্ছে সরকার। অস্ট্রেলিয়ার টিকা-বিরোধীরা প্রশ্ন ছুড়ে দিচ্ছেন টিকা তৈরি করতে যেখানে ১০ বছর লাগে, সেখানে ১ বছরে কী করে টিকা তৈরি হলো? আরও নানা রকম অদ্ভুত প্রশ্ন এবং মন্তব্য টিকা-বিরোধীদের কাছ থেকে আসছে। আমি অবাক হই, এতগুলো মানুষের যুক্তি বুদ্ধি কী করে হঠাৎ লোপ পেয়ে গেল! কভিড শুরু হওয়ার শুরু থেকেই আমরা বিশ্বের বিজ্ঞানীদের কাছ থেকে জানতে পারছিলাম করোনাভাইরাসের নাড়ি নক্ষত্র, এর গতি-প্রকৃতি। সংক্রামক ব্যাধির বিশেষজ্ঞরা আমাদের প্রতিনিয়ত জানাচ্ছিলেন করোনাবিষয়ক প্রতিটি তথ্য। এমন কী ঘটেছে যে মানুষ সব ভুলে গেছে? ১০ বছরের জায়গায় ১ বছরে টিকা তৈরি করতে, কত বিলিয়ন ডলার খরচ হয়েছে, কত হাজারো বিজ্ঞানী দিন-রাত পরিশ্রম করে গেছেন, এখনও করছেন, সে কথাও টিকা-বিরোধীরা ভুলে গেছে। টিকা তৈরির শুরু থেকে কোম্পানিগুলো আমজনতাকে জানাচ্ছে কীভাবে টিকা বানিয়েছে, কত মানুষের ওপর ট্রায়াল হলো, ট্রায়ালের কী ফল হলো, সব। রোগ এবং রোগমুক্তির যাবতীয় তথ্য এত নিখুঁতভাবে মানবজাতি, আমার মনে হয় না, এর আগে পেয়েছে। আজ যে প্রশ্নগুলো মানুষ করছে টিকা না নেওয়ার পক্ষে, প্রতিটির উত্তর সংক্রামক ব্যাধির বিশেষজ্ঞরা আগেই দিয়েছেন, টিকা-বিজ্ঞানীরাও দিয়েছেন। টিকা-বিরোধিতা আসছে ব্যক্তিগত সংশয় থেকে; একজনের দ্বিধা আরেকজনের মধ্যে সংক্রামিত হচ্ছে, তা থেকে; আসছে ষড়যন্ত্র থিওরির কবলে পড়া কিছু লোকের কাছ থেকে, আসছে যুক্তি বুদ্ধি না খাটিয়ে বিদ্রোহী হওয়ার আনন্দে মেতে থাকা থেকে, আসছে সরকার-বিরোধিতা থেকে।

করোনাভাইরাসে বিশ্বের ১২ কোটি লোক সংক্রামিত হয়েছে, ২৬ লাখ মানুষের মৃত্যু হয়েছে-তারপরও টিকা-বিরোধীরা বলছে এ ভাইরাস মারাত্মক নয়, অন্য ভাইরাস এর চেয়েও মারাত্মক, অন্যান্য রোগে এর চেয়ে বেশি মানুষ মারা যায়। অন্যান্য রোগে বেশি মানুষ মারা যায় তাই বলে কি এই ভাইরাস থেকে আমাদের মৃত্যু বন্ধ করতে হবে না? ইবোলা, ডেংগি ইত্যাদিতে মানুষের মৃত্যুর হার বেশি, তাই বলে এই করোনাভাইরাসকে, অতিমারীর এই ভয়াবহতাকে তুড়ি মেরে উড়িয়ে দিতে হবে? এইডসের টিকা আজও আবিষ্কার করা যায়নি বলে করোনার টিকাও আবিষ্কার করা যাবে না, এটিও বড় সরলীকরণ। আমরা কি জানি না কোনও রোগের চিকিৎসা নেই, কোনও রোগের আছে! আমাদের চিকিৎসা-বিজ্ঞান আপাতত আমাদের এটুকুই দিতে পেরেছে। আমরা বেশ কিছু অসুখ-বিসুখ থেকে একশ’ভাগ আরোগ্য লাভ করার চিকিৎসা পাইনি, কিন্তু গত ১০০ বছরে যা পেয়েছি, তার কি তুলনা হয়? এককালের দুরারোগ্য ব্যাধিও আজকাল কী দ্রুত সেরে যাচ্ছে! রোগ শোকে চিকিৎসা বিজ্ঞানের ওপর আমাদের ভরসা করতেই হবে। চিকিৎসা-বিজ্ঞান আমাদের যতটা সুস্বাস্থ্য দেবে, ততটা আর কেউ দিতে পারবে না। টিকা-বিরোধিতা করা মানে বিজ্ঞানের বিরোধিতা করা। মূর্খ এবং ধর্মান্ধরা সমস্ত ভালো কিছুর বিরোধিতা করে। আমি এতে আর অবাক হই না। কিন্তু মানবজাতির এই দুঃসময়ে শুধু ধর্মান্ধ এবং মূর্খই নয়, কিছু বিজ্ঞানে বিশ্বাসী লোকও মানবতার ক্ষতি করতে নেমেছে। এখন প্রশ্ন হলো, আসলেই ওরা কি বিজ্ঞানে বিশ্বাসী? হয়তো ওরা কখনও বিশ্বাস করে, কখনও আবার করে না। লক্ষ্য করেছি, ট্রাম্পের আদর্শে যে মাস্ক-বিরোধী একটি গোষ্ঠী গড়ে উঠেছিল, ওরা সগৌরবে টিকার বিরোধিতা করছে। ট্রাম্প কিন্তু টিকা নিয়েছেন। টিকা নিচ্ছেন না ট্রাম্পের ভক্তকুলের অনেকেই। নেতারা জনতাকে বিভ্রান্ত করেন, ফলে জনতা নিজেদের ক্ষতি করতে সংকোচ করে না। কিন্তু নেতাদের কোনও ক্ষতি নেতারাই হতে দেন না। নেতাদের চরিত্র অনেকটা মুসলমানদের পীর, আর হিন্দুদের বাবার মতো। নিজেরা আমোদ স্ফুর্তি আখের গোছানো সবই করছেন, ওদিকে শিষ্যদের সর্বস্বান্ত করছেন, বিভ্রান্ত করছেন। আমরা তো জানিই ভক্তরা কীভাবে বিশ্বাসের আফিমে বুঁদ হয়ে থাকে। অস্ট্রেলিয়ার ইমাম সুফিয়ান খলিফা তাঁর অনুসারীদের বলে দিয়েছেন তারা যেন টিকা না নেয়, তারা যেন পয়গম্বরকে অনুসরণ করে, তারা যেন বিশ্বাস করে যে ইসলাম টিকার বিপক্ষে। এইসব ধর্মগুরু কিন্তু গোপনে ঠিকই টিকা নেবেন, অসুস্থ হলে ঠিকই হাসপাতালে যাবেন। শুধু মুসলিম ধর্মগুরুই নন, গির্জার বিশপরাও টিকার বিরোধী।

গুটিবসন্তের সময়ও এমনভাবে টিকার বিরোধিতা করেছিল মানুষ। ব্যঙ্গ করে টিকা-বিরোধী লেখা লিখেছিল, কার্টুন এঁকেছিল। ১৩৫ বছর আগে কানাডায় যে ভাষায় টিকার বিরোধিতা করেছিল টিকা-বিরোধীরা, আজও সেই একই ভাষা ব্যবহার করছে তাদের উত্তরসূরিরা। ওই বিরোধীদের গুরুত্ব না দিয়ে গুটিবসন্তের টিকা সবাইকে দেওয়া হয়েছিল বলেই আজ মানুষ ওই রোগ থেকে বেঁচেছে। প্রতিটি সংক্রামক রোগের ক্ষেত্রে শুধু কানাডায় নয়, পৃথিবীর সর্বত্র এ-ই হয়েছে।

আসলে আমি কল্পনা করতে পারিনি মানুষ কখনও কভিডের টিকার বিরোধিতা করবে। এ অনেকটা নিজের জীবনের বিরোধিতা করার মতো। মৃত্যুর সংখ্যা হু হু করে বাড়ছে। তারপরও এটিকে ‘কিছুই না’ যারা বলে বেড়াচ্ছে, তারা মানবজাতির কতটা ক্ষতি করছে, তারা নিজেরাও জানে না। টিকা-বিরোধীরা টিকা নিতে দ্বিধা করছে, কারণ তারা মনে করছে টিকা স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। তারা কি বলতে চাইছে টিকা নিলে তাদের যত ক্ষতি হবে, কভিড তার চেয়ে কম ক্ষতি করবে? সত্য তথ্য হলো, কভিড তোমাকে মৃত্যু দেবে, টিকা তোমাকে জীবন দেবে। টিকায় কারও পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া বেশি দেখা দেয়, কারও কম দেখা দেয়, কারও আবার দেখাই দেয় না। সব টিকার ক্ষেত্রেই এ-ই হয়। যে কোনও ওষুধেরই পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া আছে, তাই বলে কি আমরা সেইসব ওষুধ সেবন করি না? করি, করি কারণ পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার চেয়ে রোগ মারাত্মক।

ঊনবিংশ শতাব্দীতে পোলিও, ডিপথেরিয়া, গুটিবসন্তে প্রতি বছর ৬০ হাজারের বেশি মানুষ মারা যেত আমেরিকায়। ২০১৬-তে দেখা গেছে, আমেরিকায় একটি মানুষও পোলিও, ডিপথেরিয়া, আর গুটিবসন্তে মারা যায়নি। কারণ কী এর? কারণ টিকা। সারা বিশ্বে পোলিও, ডিপথেরিয়া, গুটিবসন্ত তো আছেই, হাম, রুবেলা, টিটেনাসে ৩০ লাখ লোক মারা যেত, সেইসব এখন প্রতি বছর নিয়ন্ত্রণে আসছে। কারণ কী? কারণ বিশ্বময় টিকাদান কর্মসূচি। টিকা মানবজাতিকে ভয়ঙ্কর ভাইরাসের ছোবল থেকে বাঁচিয়েছে। একে তুড়ি মেরে উড়িয়ে যারা দিতে চাইছে, তারা ইতিহাস অস্বীকার করছে।

যারা টিকা না দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে, তারা মূলত ভুল তথ্যের কারণে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে। সরকারের দায়িত্ব মানুষকে ভুল তথ্যের আক্রমণ থেকে রক্ষা করা। ভুল তথ্য বারবার বললে মানুষের মস্তিষ্কে ঢুকে যায় সেই তথ্য, তবে ‘ভুল তথ্য’ হিসেবে নয়, স্মৃতিতে গাঁথা থাকে ‘তথ্য’ হিসেবে। একটা ছোট উদাহরণ দিই, আমার জীবন থেকেই দিই, আমার সম্পর্কে যা কিছু অপপ্রচার হয়েছে, যেমন আমি মেয়েদের দাঁড়িয়ে প্রশ্রাব করার পরামর্শ দিয়েছি, যেমন আমি সিগারেট ফুঁকতে ফুঁকতে কোরআনের পাতা উল্টেছি, যেমন আমি বোরখা পরে দেশ থেকে বেরিয়েছি,-সবই ভিত্তিহীন, মিথ্যে। আমি লক্ষ করেছি মানুষের মস্তিষ্কে আমার সম্পর্কে নানা ‘ভুল তথ্য’ অবস্থান করছে। কেউ অপপ্রচার করার উদ্দেশে এসব কখনও বলেছিল বা লিখেছিল, আর মানুষের মস্তিষ্কে তথ্য হিসেবে এসব প্রবেশ করেছে। আমার নাম উচ্চারণের সঙ্গে সঙ্গে অনেক লোকের মস্তিষ্কের স্মৃতিতে রাখা এই অপপ্রচারগুলো তথ্য হিসেবে বেরিয়ে আসে। যারা এসব বলে তারা কিন্তু কোনও প্রমাণ দেখাতে পারবে না। টিকা সম্পর্কে অপপ্রচারও আগুনের মতো ছড়িয়ে গেছে বিশ্বময়, কেউ প্রমাণ দেখাতে পারছে না, কেউ প্রমাণ দেখতেও চাইছে না। অপপ্রচার ঠিক এমনই হয়।

করোনার প্রকোপ ধীরে ধীরে কমছে, এর পিছনে আমাদের লকডাউন, আমাদের মাস্ক পরা, হাত ধোয়া, মানুষের সঙ্গে দূরত্ব বজায় রাখা এবং বিশ্বজুড়ে এর চিকিৎসা কাজে দিয়েছে। ৮০ ভাগ মানুষের টিকা নেওয়া হয়ে গেলে শুধু ব্যক্তির নয়, গোটা সমাজের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বেড়ে যাবে। করোনা পরাজিত হবে। এভাবেই আমরা প্রচুর মারণ ভাইরাসের কামড় থেকে বেঁচেছি।

বিজ্ঞানীরা টিকা না-ও বানাতে পারতেন। আমরা এভাবেই পড়ে থাকতে পারতাম প্রতিরোধহীন। টিকা বানানো হয়েছে এ আমাদের জন্য বিরাট পাওয়া। টিকা শতভাগ কাজ করবে না, কিন্তু ৭০ থেকে ৯০/৯৫ ভাগ কাজও যদি করে, তা-ই তো অনেক। অন্তত ০ থেকে তো ভালো। আগে বিজ্ঞানীরা যা পারতেন না, এখনকার বিজ্ঞানীরা তা পারছেন। বিজ্ঞানের অগ্রগতির জন্যই এ সম্ভব হয়েছে। আগে বিজ্ঞানীরা চাঁদে রকেট পাঠাতেই কত সমস্যার সম্মুখীন হয়েছেন, এখন বিজ্ঞানীরা মঙ্গলগ্রহে দিব্যি রকেট পাঠাচ্ছেন। আগে ব্যাক্টেরিয়ায় আক্রান্ত হলে বিজ্ঞানীরা তার চিকিৎসা জানতেন না। আজ এসব ডাল ভাত। একসময় হয়তো এমন দিন আসবে, টিকা বানাতে আমাদের আর ১ বছর লাগবে না, ১ দিনে টিকা আবিষ্কার হয়ে যাবে। সেদিন আমাকে এক বন্ধু বললো যে তার করোনা হয়েছিল, কিন্তু সামান্য একটু জ্বর ছিল একদিন, তারপর সেরে গেছে, যদিও টেস্টে দেখা গেছে তার কভিড পজিটিভ। বললো, সুতরাং সে বিশ্বাস করে না করোনা কোনও খারাপ ভাইরাস। কভিডকে রোগ বলেই ধরছে না সে। তো আমি বললাম ‘তুমি কি শুধু তোমার কথাই ভাববে, ২৬ লাখ লোক যে এই রোগে মারা গেল তাদের কথা ভাববে না? তুমি তো এত স্বার্থপর, জানতাম না। তোমার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা ভালো, তাই তুমি গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়নি। কিন্তু সবার তো তোমার মতো প্রতিরোধ ক্ষমতা নেই। তাদের রক্ষা করার জন্যই তো টিকা নেবে। ‘মানুষ শুধু নিজের গ-িটা দেখে, নিজের গ-িটা ভালো থাকলেই মনে করে সব ভালো। সারা পৃথিবীতে গণকবর কতগুলো খোঁড়া হয়েছে, সে হিসাব কেউ রাখতে চায় না।

মানুষের শুভবুদ্ধির উদয় হোক, বিজ্ঞান-বিরোধিতা বন্ধ হোক। সকলে টিকা নিক। আমাদের পদে পদে মৃত্যু ওঁত পেতে থাকে। আমরা সব মৃত্যু থেকে নিজেদের রক্ষা করতে পারি না। কিন্তু যে মৃত্যু থেকে নিজেদের রক্ষা করতে পারি, যে ক্ষমতা আমাদের হাতে আছে, সেটিকে হেলায় উপেক্ষা করা বোকামো। আর এই বোকামোর খেসারত যে কত মানুষকে মরে গিয়ে দিতে হবে, কে জানে।

            লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
জয়পুরহাটে ট্যাপেন্টাডলসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার
জয়পুরহাটে ট্যাপেন্টাডলসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

এসএ টি-টোয়েন্টিতে না খেলার কারণ জানালেন তাইজুল
এসএ টি-টোয়েন্টিতে না খেলার কারণ জানালেন তাইজুল

৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা
ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

ডাকসু নেত্রীর বাসায় ককটেল নিক্ষেপ, গ্রেফতার ৪
ডাকসু নেত্রীর বাসায় ককটেল নিক্ষেপ, গ্রেফতার ৪

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ
দেশে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ

২৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

গৌহাটিতেও খেলতে পারবেন না রাবাদা
গৌহাটিতেও খেলতে পারবেন না রাবাদা

২৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আজও ১৪ ডিগ্রির ঘরে তেঁতুলিয়ার তাপমাত্রা
আজও ১৪ ডিগ্রির ঘরে তেঁতুলিয়ার তাপমাত্রা

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিচ্ছিন্ন দ্বীপে সহায়তার হাত বাড়াল বসুন্ধরা গ্রুপ
বিচ্ছিন্ন দ্বীপে সহায়তার হাত বাড়াল বসুন্ধরা গ্রুপ

৩৫ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে আজ যেসব কর্মসূচি রয়েছে
রাজধানীতে আজ যেসব কর্মসূচি রয়েছে

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

নরসিংদীতে ভূমিকম্পে নিহত বাবা-ছেলের জানাজা সম্পন্ন
নরসিংদীতে ভূমিকম্পে নিহত বাবা-ছেলের জানাজা সম্পন্ন

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিচারের দাবিতে এনসিপির কর্মসূচি আজ
দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিচারের দাবিতে এনসিপির কর্মসূচি আজ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাবির ঝুঁকিপূর্ণ ভবন দ্রুত সংস্কারের দাবি ছাত্রদলের
ঢাবির ঝুঁকিপূর্ণ ভবন দ্রুত সংস্কারের দাবি ছাত্রদলের

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দোকানপাট বন্ধ
শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দোকানপাট বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়
আজ ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজকের নামাজের সময়সূচি, ২২ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২২ নভেম্বর ২০২৫

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুদ্ধবিরতির পর থেকে ৬৭ ফিলিস্তিনি শিশু নিহত : জাতিসংঘ
যুদ্ধবিরতির পর থেকে ৬৭ ফিলিস্তিনি শিশু নিহত : জাতিসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন ম্যাচ নিষিদ্ধ লুইস দিয়াস
তিন ম্যাচ নিষিদ্ধ লুইস দিয়াস

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় সকাল শুরু ২০ ডিগ্রিতে, দিনভর যেমন থাকবে আবহাওয়া
ঢাকায় সকাল শুরু ২০ ডিগ্রিতে, দিনভর যেমন থাকবে আবহাওয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত সফরের দল ঘোষণা প্রোটিয়াদের, ফিরলেন নরকিয়া
ভারত সফরের দল ঘোষণা প্রোটিয়াদের, ফিরলেন নরকিয়া

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে যুবদল নেতা বহিষ্কার
সোনারগাঁয়ে যুবদল নেতা বহিষ্কার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

কমেনি প্রশাসনে আওয়ামী সুবিধাভোগীদের দাপট
কমেনি প্রশাসনে আওয়ামী সুবিধাভোগীদের দাপট

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় মোটরসাইকেল র‌্যালিতে জামায়াত প্রার্থীর প্রচারণা
কুমিল্লায় মোটরসাইকেল র‌্যালিতে জামায়াত প্রার্থীর প্রচারণা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যেসব বিষয় পরকালে বিশ্বাসের সম্পূরক
যেসব বিষয় পরকালে বিশ্বাসের সম্পূরক

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ
মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন