শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৫ এপ্রিল, ২০২১

ধর্মীয় উগ্রবাদের কাছে রাষ্ট্র ও রাজনীতির পরাজয়!

মেজর জেনারেল মোহাম্মাদ আলী শিকদার (অব.)
প্রিন্ট ভার্সন
ধর্মীয় উগ্রবাদের কাছে রাষ্ট্র ও রাজনীতির পরাজয়!

বাংলাদেশের স্থপতি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হৃদয় দিয়ে মহা এক ঐতিহাসিক সত্য উপলব্ধি করেছিলেন, প্রাক ঐতিহাসিক কাল থেকে প্রমাণিত হয়ে আসছে রাষ্ট্র ও রাজনীতির সঙ্গে ধর্মের মিশ্রণ ঘটলে ধর্ম যেমন অবনমিত হয়, তেমনি বৃহত্তর জনগণ কখনই রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক মুক্তি অর্জন করতে পারে না। এ কথার পক্ষে ইতিহাস তো রয়েছেই। তার সঙ্গে আজ এ সময়ে দাঁড়িয়ে বিশ্বের রাষ্ট্রগুলোর দিকে একটু তাকালে এই মহাসত্যটি অনুধাবন করা যায়। বঙ্গবন্ধু সব সময় বলতেন, আমি বাংলাদেশের মানুষের মুক্তি চাই। স্বাধীনতার পরপর বলেছিলেন, স্বাধীনতা অর্জিত হয়েছে, মুক্তির জন্য আরও বড় ত্যাগ স্বীকার করতে হবে। স্বাধীন বাংলাদেশের যাত্রার শুরুতেই ধর্মকে তিনি যথা পবিত্র স্থানে রেখে রাষ্ট্র ও রাজনীতি থেকে সেটিকে সম্পূর্ণ আলাদা করে দেন। কিন্তু শতকরা ৮০-৮৫ ভাগ মানুষের ঐকমত্যের ভিত্তিতে বঙ্গবন্ধু যে রাষ্ট্রীয় ও রাজনৈতিক মূল্যবোধ প্রতিষ্ঠা করেন তার সবকিছু ১৯৭৫ সালের পর বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা প্রথম সামরিক শাসক জেনারেল জিয়াউর রহমান সামরিক আদেশ দ্বারা বাতিল এবং হুবহু পাকিস্তানপন্থি ধর্মীয় রাজনীতি প্রবর্তনের মাধ্যমে সেদিন যে কেউটে সাপ লালন করেন তার থেকে জন্ম নেওয়া কেউটেগুলো আজ রাষ্ট্রের অস্তিত্বের ওপর ছোবল মারছে, জাতীয় পতাকা পুড়িয়ে দিচ্ছে। জাতির পিতার ম্যুরাল ও নামফলক ভেঙে চুরমার করছে। শেখ মুজিব প্রায় ৪৫ বছর আগে নিহত হয়েছেন। তার ওপর জামায়াত, হেফাজত, বিএনপি এত ক্রুদ্ধ ও ক্ষুব্ধ কেন। তা একমাত্র কারণ তিনি পাকিস্তান ভেঙে বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা করেন। এসব অপশক্তি এখনো বাংলাদেশকে মেনে নিতে পারেনি বলেই জাতীয় পতাকা পোড়ায় এবং বঙ্গবন্ধুর ছবি, ভাস্কর্য ও নামফলক ভাঙতে চায়। পাকিস্তান থেকে বাংলাদেশ আজ সামাজিক খাতের ও অর্থনীতির সব সূচকে তিন-চার গুণ ঊর্ধ্বে থাকলেও বাংলাদেশ তাদের ভালো লাগে না। তারা যা বলছে তার সঙ্গে পবিত্র ইসলাম ধর্মের কোনো সম্পর্ক নেই। অথচ ধর্মের নামেই এসব করছে, যেমনটি পাকিস্তানি শাসকরা বাংলাদেশের মানুষের বিরুদ্ধে ২৩ বছর করেছে। পাকিস্তানিদের কথা আর এদের কথার মধ্যে কোনো পার্থক্য নেই। বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ রাজনৈতিক যুদ্ধটা এখনো একাত্তরের মতো আছে। যুদ্ধটা শেষ হয়েছিল। কিন্তু ১৯৭৫ সালের পর জিয়াউর রহমান এই যুদ্ধের দ্বারটা আবার খুলে দেন। বাংলাদেশ চাই ভার্সেস পাকিস্তান চাই, অর্থাৎ তাদের লক্ষ্য এখন বাংলাদেশ নামে পাকিস্তানের মতো একটা রাষ্ট্র চাই। ইতিহাসের ট্রোজান হর্সের মতো কিছু ব্যক্তি ছদ্মবেশে একাত্তরে মুক্তিযুদ্ধের ভিতরে ঢুকে পড়ে। পঁচাত্তরের পরে তাদের চেনা গেছে। এদের প্রত্যক্ষ সহায়তায় সাম্প্রদায়িক উগ্রবাদীরা এতদূর আসতে পেরেছে। স্বাধীনতার ৫০ বছর অতিক্রান্ত এবং মুক্তিযুদ্ধের আদর্শে দেশ পরিচালিত হওয়ার ফলে উন্নতি সমৃদ্ধির বিস্ময়কর অগ্রগতি দেখার পরেও পাকিস্তানিরা ২৩ বছর যে ভাষা ব্যবহার করেছে, এখনো বাংলাদেশের খেয়ে-পরে এরা হুবহু সেটাই করছে। অর্থাৎ মুক্তিযুদ্ধের আদর্শের রাজনীতি, মুক্তিযোদ্ধারা ভারতের দালাল, প্রকৃত মুসলমান নয়, এরা ইসলামের শত্রু এবং ভারতের স্বার্থে কাজ করছে।

সুতরাং পাকিস্তানিদের ভাষা আর জামায়াত, হেফাজত, বিএনপির ভাষার মধ্যে পার্থক্য কোথায়। সম্প্রতি ব্রাহ্মণবাড়িয়াসহ সারা দেশে হেফাজত, জামায়াত, বিএনপি একসঙ্গে যা করেছে তাতে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সফর ছিল অসিলা মাত্র। এই অসিলায় স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীকে অবমাননা করাই ছিল তাদের মূল লক্ষ্য, যেটি  তারা করেছে। কারণ, এই স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীতে সারা বিশ্বের নেতৃবৃন্দ এবং জনমানুষ যেভাবে বাংলাদেশের প্রশংসা করছে সেটি তাদের গায়ে জ্বালা ধরিয়ে দিয়েছে। তারা এই সুবর্ণজয়ন্তীকে নিজেদের মনে করতে পারছে না। কারণ, এটা একই সঙ্গে বাংলাদেশের এসব অপশক্তি এবং পাকিস্তানেরও যে পরাজয়ের ৫০ বছর। সুতরাং তাদের গায়ে আগুন ধরবে সেটাই স্বাভাবিক। কোনো কিছুর প্রতিবাদ করতে চাইলে জাতীয় পতাকা পোড়ানো কেন, জাতির পিতার ছবি, নামফলক এবং রাষ্ট্রীয় সম্পদ ভাঙচুর ও তাতে আগুন দেওয়া কেন। বিএনপি সুচতুরভাবে এবার হেফাজতকে সামনে রেখেছে, যাতে বলতে পারে হেফাজতের সঙ্গে তো আওয়ামী লীগের খায়খাতির বেশি। ২৭ মার্চ সন্ধ্যায় প্রথম সারির একটি নিউজ চ্যানেলে আমি নিজে জাতীয় পতাকা পোড়ানোর খবর শুনেছি, আর বঙ্গবন্ধুর ছবি ও নামফলক ভাঙার সচিত্র প্রতিবেদন ওই টেলিভিশনে দেখানো হয়েছে। পুলিশসহ বেসামরিক প্রশাসন রাষ্ট্রের অস্তিত্বের ওপর এই আঘাত প্রতিহত করতে পারেনি, তাৎক্ষণিক আক্রমণকারীদের কেউ গ্রেফতার হয়নি। অভিযোগ উঠেছে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ২৭ মার্চ যা ঘটেছে তা প্রতিহত করার কোনো উদ্যোগ প্রশাসনের ছিল না। তারা নীরব, নিস্তব্ধ থেকেছে। তাহলে কি ধরে নিব রাষ্ট্রীয় প্রশাসন এই ধর্মীয় উগ্রবাদের কাছে পরাজয় মেনে নিয়েছে। জাতীয় পতাকা পুড়িয়ে দেওয়ার সচিত্র খবরটি সামাজিক মাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে। অথচ প্রশাসনের পক্ষ থেকে এত বড় রাষ্ট্রদ্রোহিতার অপরাধটিকে সামনে আনা হচ্ছে না। এর অর্থ কী। রাষ্ট্রীয় প্রশাসনের দুর্বলতা, নাকি উদ্দেশ্যমূলকভাবে হেফাজতের বড় অপরাধকে ঢাকা দেওয়া। দুটোই জাতির জন্য মহাবিপদ সংকেত। গত কয়েক বছর ধরে দেখে আসছি বড় বড় সাম্প্রদায়িক ঘটনা ঘটে, শেষ হওয়ার পর পুলিশ ও প্রশাসনের কর্তারা এসে বাগাড়ম্বর করেন। রোগীর মৃত্যুর পর ডাক্তার এলে তাতে লাভ কী। প্রশাসনের সঙ্গে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের রাজনৈতিক সংগঠনেরও একই অবস্থা। ২৭ মার্চ ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হেফাজতের তান্ডবের সময় আওয়ামী লীগ এবং তার অঙ্গসংগঠনের নেতা-কর্মীদের কোথাও দেখা যায়নি। সব শেষ হওয়ার পর ব্রাহ্মণবাড়িয়া আওয়ামী লীগ সভাপতির বক্তব্যে চরম অসহায়ত্বের চিত্র ফুটে উঠেছে। অন্য রাজনৈতিক বড় পক্ষ তো সুযোগ পেলেই হেফাজত জামায়াতের সঙ্গে ঝাঁপিয়ে পড়তে সদা প্রস্তুত। হেফাজতের জাতীয় পতাকা পোড়ানোর অপরাধকে ঢাকা দেওয়ার জন্য বিএনপির সব বড় বড় নেতা বলছেন প্রতিবাদ করা সবার গণতান্ত্রিক অধিকার। যারা জাতীয় পতাকা পোড়ায় তাদের কি গণতান্ত্রিক অধিকার থাকতে পারে। ২০১৩ সালের ২৮ ফেব্রুয়ারি জামায়াত-শিবিরের জাতীয় পতাকা পোড়ানো এবং শহীদ মিনার ভেঙে দেওয়ার সচিত্র প্রতিবেদন সব মিডিয়ায় প্রকাশিত হওয়ার পরও বিএনপি প্রধান বেগম খালেদা জিয়া হুকুম দেন বিএনপির সব নেতা-কর্মী যেন জামায়াতের সঙ্গে যোগ দেয়। ২০১৩ সালের ৫ মে বাংলাদেশের রাজনীতির জন্য একটা কলঙ্কজনিত টার্নিং পয়েন্ট তৈরি হয়। সেদিন ঢাকার শাপলা চত্বরে হেফাজতের সমাবেশ, জ্বালাও-পোড়াও এবং আওয়ামী লীগ সরকারকে ফেলে দেওয়ার হুমকির সঙ্গে সরাসরি বিএনপি, জাতীয় পার্টি, জামায়াতসহ সব ধর্মীয় দল সর্বাত্মক সমর্থন দেয়। ওই দিন সন্ধ্যার পরপরই বিএনপির শীর্ষ নেত্রী হুকুম দেন ঢাকা শহরের সব নেতা-কর্মী যেন হেফাজতের সঙ্গে যোগ দেয়। কিন্তু সেদিন পুলিশের দক্ষতার কারণে স্বল্প প্রচেষ্টায় ওই সম্মিলিত দুরভিসন্ধি ব্যর্থ হয়। তারপর দ্রুতগতিতে বুড়িগঙ্গা দিয়ে অনেক জল গড়িয়েছে, যার পরিণতি রাষ্ট্র ও রাজনীতির জন্য ভালো হয়নি। শাপলা চত্বরের ঘটনার পরপরই ২০১৩ সালের জুন-জুলাই মাসে দেশের বড় চারটি সিটি করপোরেশনের নির্বাচন হয়। তাতে জামায়াত, হেফাজত, বিএনপি মিলে ওই চার সিটির ঘরে ঘরে গিয়ে মিথ্যাচার চালায় এই বলে যে, আওয়ামী লীগ সরকার গত ৫ মে ঢাকার শাপলা চত্বরে আলেম-উলেমা ও মুসল্লিদের হত্যা করেছে। আওয়ামী লীগের প্রার্থীকে ভোট দিলে দেশে ইসলাম ধর্ম থাকবে না। জামায়াত হেফাজতের মহিলারা বোরকা পরে ঘরে ঘরে গিয়ে সরল-সোজা, ধর্মের ব্যাপারে চরম দুর্বল মুসলমান গৃহবধূদের কোরআন শরিফ ধরিয়ে ওয়াদা করায় ইসলাম রক্ষায় তারা যেন বিএনপি প্রার্থীকে ভোট দেয়। যার ফলে দেখা গেল চারটি সিটিতে আওয়ামী লীগের সিটিং মেয়রগণ বিপুল উন্নয়নমূলক কাজ করার পরও নির্বাচনে হেরে গেল। তারপর বিএনপি-জামায়াত থেকে হেফাজতকে দূরে রাখার কৌশলে আওয়ামী লীগ যা যা করেছে, তার পরিণতিতে রাষ্ট্রীয় প্রশাসনের সব পর্যায়ের সর্বত্র এবং আওয়ামী লীগের জেলা, উপজেলা পর্যায়ে বিশাল সংশয় ও মানসিক দ্বন্দ্বের সৃষ্টি হয়েছে। ধর্মীয় উগ্রবাদ ও সাম্প্রদায়িকতা দমন এবং মোকাবিলায় কখন কী করবেন, আর কখন কী করবেন না, সেটি সময়মতো নির্ধারণ করতে পারছে না। সাম্প্রতিক সময়ের কতগুলো ঘটনাই তার প্রমাণ বহন করে। ২০১৩ সালের পর জেলা-উপজেলা পর্যায়ে আওয়ামী লীগের কমিটিতে গুরুত্বপূর্ণ পদ পেয়েছে জামায়াত-শিবির, বিএনপি ও ফ্রীডম পার্টির টাকাওয়ালা ব্যক্তিবর্গ। অর্থাৎ ঘরের মধ্যে এখন শত্রু অবস্থান করছে। এ বিষয়ে ২০১৯ সালের ২ নভেম্বর বাংলাদেশ প্রতিদিন এবং ২০১৮ সালের ৭ এপ্রিল কালের কণ্ঠের প্রথম পৃষ্ঠায় প্রধান হেডলাইনসহ কোন পর্যায়ে ওই বিভীষণরা কে কী পদ আওয়ামী লীগে দখল করেছে তার একটা তালিকাও প্রকাশিত হয়। তখন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেছিলেন, এদের বহিষ্কার করা হবে। কিন্তু কিছু হয়েছে বলে পত্রিকায় খবর দেখিনি। আলোচ্য ঘটনাসমূহের সঙ্গে আরও বহু কিছুর সম্মিলিত প্রভাবে মুক্তিযুদ্ধের আদর্শে নিবেদিত মানুষের কাছে আওয়ামী লীগের স্থানীয় নেতাদের গ্রহণযোগ্যতা আজ প্রশ্নবিদ্ধ। আওয়ামী লীগের নেতা, এমপি, মন্ত্রীদের বক্তব্য, বিবৃতি, বক্তৃতা নতুন প্রজন্মকে উদ্বুদ্ধ করতে পারছে না। জাতীয় জীবনের মৌলিক সমস্যা সমাধানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাফল্য অতুলনীয়। দেশে-বিদেশে তার গ্রহণযোগ্যতা ঈর্ষণীয়। বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতা যুদ্ধে জয়ী হয়েছিলেন। তখন আমেরিকার সরকার (জনগণ নয়) চীন ও সৌদি বলয় বাংলাদেশের বিরোধিতা করলেও সোভিয়েত ইউনিয়ন ও ভারতসহ বিশ্বের সংখ্যাগরিষ্ঠ রাষ্ট্র এবং জনগণ বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে ছিলেন। আজ আন্তর্জাতিক সমর্থনের জায়গায় শেখ হাসিনা বঙ্গবন্ধুকে ছাড়িয়ে গেছেন। তিনি আজ সৌদি বলয়, আমেরিকা, চীন, ভারত, রাশিয়া, জাপানসহ বিশ্বের সব বড় বড় রাষ্ট্রের সঙ্গে একই সঙ্গে বন্ধুত্বের সম্পর্ক অর্জন ও তা রক্ষা করে চলেছেন। বর্তমান বৈশ্বিক, বাস্তবতায় এটা অসাধারণ। কিন্তু দেশের অভ্যন্তরে রাষ্ট্রীয় প্রশাসন ও রাজনীতিতে ধর্মীয় অন্ধত্ব এবং সাম্প্রদায়িকতার প্রবল উপস্থিতি মুক্তিযুদ্ধের আদর্শকে টেকসই করার পথে বিষফোঁড়াসম প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করছে। দ্বিতীয়ত, মুক্তিযুদ্ধের আদর্শের একমাত্র ভরসাস্থল আওয়ামী  লীগের স্থানীয় পর্যায়ে আদর্শগত ও নৈতিক পদস্খলনের সুযোগ নিচ্ছে হেফাজত, জামায়াত ও বিএনপি। মুক্তিযুদ্ধের আদর্শের রাজনীতি আমাদের স্বাধীনতা দিয়েছে। বিশ্বের বুকে বাংলাদেশকে মর্যাদার আসনে অধিষ্ঠিত করেছে, উন্নয়ন ও সমৃদ্ধি দিয়েছে। আগামী প্রজন্মের জন্য বিশাল সম্ভাবনার দ্বার উন্মোচন করেছে। এই রাজনীতিকে হেফাজত, জামায়াত, বিএনপি পরাজিত করতে চায়। তাই মুক্তিযুদ্ধের রাজনীতিকে রক্ষা করার জন্য নতুন প্রজন্মের প্রতিটি ছেলেমেয়ে, একেকজনকে মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে মাঠে নেমে সক্রিয় ভূমিকা রাখতে হবে।

লেখক : রাজনৈতিক ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক।

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
নির্বাচন ও গণভোট
নির্বাচন ও গণভোট
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
মবের দৌরাত্ম্য
মবের দৌরাত্ম্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
সর্বশেষ খবর
তাইওয়ানে ৩৩ কোটি ডলারের অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
তাইওয়ানে ৩৩ কোটি ডলারের অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেক্সিকোর কাছে হেরে অনূর্ধ্ব-১৭ বিশ্বকাপ থেকে আর্জেন্টিনার বিদায়
মেক্সিকোর কাছে হেরে অনূর্ধ্ব-১৭ বিশ্বকাপ থেকে আর্জেন্টিনার বিদায়

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মোটরসাইকেলের ধাক্কায় প্রাণ গেল ২ মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর
মোটরসাইকেলের ধাক্কায় প্রাণ গেল ২ মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর

১৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিহারের পর এবার পশ্চিমবঙ্গ থেকেও জঙ্গলরাজ খতম করব: নরেন্দ্র মোদী
বিহারের পর এবার পশ্চিমবঙ্গ থেকেও জঙ্গলরাজ খতম করব: নরেন্দ্র মোদী

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লেবাননের ভেতরে দেয়াল নির্মাণ করেছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ শান্তিরক্ষী বাহিনী
লেবাননের ভেতরে দেয়াল নির্মাণ করেছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ শান্তিরক্ষী বাহিনী

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ নভেম্বর)

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

আজ টানা ১০ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়
আজ টানা ১০ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়

৪৬ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘তারুণ্যের উৎসব’ রবিবার
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘তারুণ্যের উৎসব’ রবিবার

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১০ সুন্নতে স্বাস্থ্য সুরক্ষা
১০ সুন্নতে স্বাস্থ্য সুরক্ষা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ত্বকের উজ্জ্বলতায়
ত্বকের উজ্জ্বলতায়

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

প্রখ্যাত মার্কিন কোচ জন বিমকে গুলি করে হত্যা
প্রখ্যাত মার্কিন কোচ জন বিমকে গুলি করে হত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাহাদ-নীড়দের জন্য গ্র্যান্ডমাস্টার টুর্নামেন্ট
ফাহাদ-নীড়দের জন্য গ্র্যান্ডমাস্টার টুর্নামেন্ট

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডেভিস কাপ টেনিসে ভালো ফলের প্রত্যাশা বাংলাদেশের
ডেভিস কাপ টেনিসে ভালো ফলের প্রত্যাশা বাংলাদেশের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে কয়েদির মৃত্যু
ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে কয়েদির মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পরীক্ষার্থীদের জন্য নীরব পরিবেশ নিশ্চিতে সব ফ্লাইট বন্ধ রাখল দক্ষিণ কোরিয়া
পরীক্ষার্থীদের জন্য নীরব পরিবেশ নিশ্চিতে সব ফ্লাইট বন্ধ রাখল দক্ষিণ কোরিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই

৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বলিউডের বর্ষীয়ান অভিনেত্রী কামিনী কৌশলের মৃত্যু
বলিউডের বর্ষীয়ান অভিনেত্রী কামিনী কৌশলের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খিলগাঁওয়ে কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
খিলগাঁওয়ে কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাকসু নির্বাচন ১৭ ডিসেম্বর
শাকসু নির্বাচন ১৭ ডিসেম্বর

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমিল্লায় ৬২ স্কুলের দুই সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর বৃত্তি পরীক্ষা
কুমিল্লায় ৬২ স্কুলের দুই সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর বৃত্তি পরীক্ষা

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৃত্যুর দুই বছর পর বীর মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি
মৃত্যুর দুই বছর পর বীর মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুপার সাইক্লোন সিডর দিবস, বাগেরহাটে এখনো আতঙ্ক কাটেনি
সুপার সাইক্লোন সিডর দিবস, বাগেরহাটে এখনো আতঙ্ক কাটেনি

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কালিগঞ্জে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে যুবক নিহত
কালিগঞ্জে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে যুবক নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিরোজপুর সরকারি কলেজে ভাঙচুর: ভিডিওধারণকারী ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার
পিরোজপুর সরকারি কলেজে ভাঙচুর: ভিডিওধারণকারী ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা
স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক
বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর
আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর

১৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন
গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট
সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি

১৬ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি
গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত
কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত

১৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী
একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী

১২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়
ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি
অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা
বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু
এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে
ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত
৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’
শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত
জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত
জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ

২৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

২০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১২ ঘণ্টা বিমানে আটকা, জোহানেসবার্গে অবশেষে অবতরণ ১৫৩ ফিলিস্তিনির
১২ ঘণ্টা বিমানে আটকা, জোহানেসবার্গে অবশেষে অবতরণ ১৫৩ ফিলিস্তিনির

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার
বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার

দেশগ্রাম

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ
শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ

শনিবারের সকাল

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে
কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই কাদের
সেই কাদের

শোবিজ