শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৫ এপ্রিল, ২০২১

ধর্মীয় উগ্রবাদের কাছে রাষ্ট্র ও রাজনীতির পরাজয়!

মেজর জেনারেল মোহাম্মাদ আলী শিকদার (অব.)
প্রিন্ট ভার্সন
ধর্মীয় উগ্রবাদের কাছে রাষ্ট্র ও রাজনীতির পরাজয়!

বাংলাদেশের স্থপতি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হৃদয় দিয়ে মহা এক ঐতিহাসিক সত্য উপলব্ধি করেছিলেন, প্রাক ঐতিহাসিক কাল থেকে প্রমাণিত হয়ে আসছে রাষ্ট্র ও রাজনীতির সঙ্গে ধর্মের মিশ্রণ ঘটলে ধর্ম যেমন অবনমিত হয়, তেমনি বৃহত্তর জনগণ কখনই রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক মুক্তি অর্জন করতে পারে না। এ কথার পক্ষে ইতিহাস তো রয়েছেই। তার সঙ্গে আজ এ সময়ে দাঁড়িয়ে বিশ্বের রাষ্ট্রগুলোর দিকে একটু তাকালে এই মহাসত্যটি অনুধাবন করা যায়। বঙ্গবন্ধু সব সময় বলতেন, আমি বাংলাদেশের মানুষের মুক্তি চাই। স্বাধীনতার পরপর বলেছিলেন, স্বাধীনতা অর্জিত হয়েছে, মুক্তির জন্য আরও বড় ত্যাগ স্বীকার করতে হবে। স্বাধীন বাংলাদেশের যাত্রার শুরুতেই ধর্মকে তিনি যথা পবিত্র স্থানে রেখে রাষ্ট্র ও রাজনীতি থেকে সেটিকে সম্পূর্ণ আলাদা করে দেন। কিন্তু শতকরা ৮০-৮৫ ভাগ মানুষের ঐকমত্যের ভিত্তিতে বঙ্গবন্ধু যে রাষ্ট্রীয় ও রাজনৈতিক মূল্যবোধ প্রতিষ্ঠা করেন তার সবকিছু ১৯৭৫ সালের পর বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা প্রথম সামরিক শাসক জেনারেল জিয়াউর রহমান সামরিক আদেশ দ্বারা বাতিল এবং হুবহু পাকিস্তানপন্থি ধর্মীয় রাজনীতি প্রবর্তনের মাধ্যমে সেদিন যে কেউটে সাপ লালন করেন তার থেকে জন্ম নেওয়া কেউটেগুলো আজ রাষ্ট্রের অস্তিত্বের ওপর ছোবল মারছে, জাতীয় পতাকা পুড়িয়ে দিচ্ছে। জাতির পিতার ম্যুরাল ও নামফলক ভেঙে চুরমার করছে। শেখ মুজিব প্রায় ৪৫ বছর আগে নিহত হয়েছেন। তার ওপর জামায়াত, হেফাজত, বিএনপি এত ক্রুদ্ধ ও ক্ষুব্ধ কেন। তা একমাত্র কারণ তিনি পাকিস্তান ভেঙে বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা করেন। এসব অপশক্তি এখনো বাংলাদেশকে মেনে নিতে পারেনি বলেই জাতীয় পতাকা পোড়ায় এবং বঙ্গবন্ধুর ছবি, ভাস্কর্য ও নামফলক ভাঙতে চায়। পাকিস্তান থেকে বাংলাদেশ আজ সামাজিক খাতের ও অর্থনীতির সব সূচকে তিন-চার গুণ ঊর্ধ্বে থাকলেও বাংলাদেশ তাদের ভালো লাগে না। তারা যা বলছে তার সঙ্গে পবিত্র ইসলাম ধর্মের কোনো সম্পর্ক নেই। অথচ ধর্মের নামেই এসব করছে, যেমনটি পাকিস্তানি শাসকরা বাংলাদেশের মানুষের বিরুদ্ধে ২৩ বছর করেছে। পাকিস্তানিদের কথা আর এদের কথার মধ্যে কোনো পার্থক্য নেই। বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ রাজনৈতিক যুদ্ধটা এখনো একাত্তরের মতো আছে। যুদ্ধটা শেষ হয়েছিল। কিন্তু ১৯৭৫ সালের পর জিয়াউর রহমান এই যুদ্ধের দ্বারটা আবার খুলে দেন। বাংলাদেশ চাই ভার্সেস পাকিস্তান চাই, অর্থাৎ তাদের লক্ষ্য এখন বাংলাদেশ নামে পাকিস্তানের মতো একটা রাষ্ট্র চাই। ইতিহাসের ট্রোজান হর্সের মতো কিছু ব্যক্তি ছদ্মবেশে একাত্তরে মুক্তিযুদ্ধের ভিতরে ঢুকে পড়ে। পঁচাত্তরের পরে তাদের চেনা গেছে। এদের প্রত্যক্ষ সহায়তায় সাম্প্রদায়িক উগ্রবাদীরা এতদূর আসতে পেরেছে। স্বাধীনতার ৫০ বছর অতিক্রান্ত এবং মুক্তিযুদ্ধের আদর্শে দেশ পরিচালিত হওয়ার ফলে উন্নতি সমৃদ্ধির বিস্ময়কর অগ্রগতি দেখার পরেও পাকিস্তানিরা ২৩ বছর যে ভাষা ব্যবহার করেছে, এখনো বাংলাদেশের খেয়ে-পরে এরা হুবহু সেটাই করছে। অর্থাৎ মুক্তিযুদ্ধের আদর্শের রাজনীতি, মুক্তিযোদ্ধারা ভারতের দালাল, প্রকৃত মুসলমান নয়, এরা ইসলামের শত্রু এবং ভারতের স্বার্থে কাজ করছে।

সুতরাং পাকিস্তানিদের ভাষা আর জামায়াত, হেফাজত, বিএনপির ভাষার মধ্যে পার্থক্য কোথায়। সম্প্রতি ব্রাহ্মণবাড়িয়াসহ সারা দেশে হেফাজত, জামায়াত, বিএনপি একসঙ্গে যা করেছে তাতে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সফর ছিল অসিলা মাত্র। এই অসিলায় স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীকে অবমাননা করাই ছিল তাদের মূল লক্ষ্য, যেটি  তারা করেছে। কারণ, এই স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীতে সারা বিশ্বের নেতৃবৃন্দ এবং জনমানুষ যেভাবে বাংলাদেশের প্রশংসা করছে সেটি তাদের গায়ে জ্বালা ধরিয়ে দিয়েছে। তারা এই সুবর্ণজয়ন্তীকে নিজেদের মনে করতে পারছে না। কারণ, এটা একই সঙ্গে বাংলাদেশের এসব অপশক্তি এবং পাকিস্তানেরও যে পরাজয়ের ৫০ বছর। সুতরাং তাদের গায়ে আগুন ধরবে সেটাই স্বাভাবিক। কোনো কিছুর প্রতিবাদ করতে চাইলে জাতীয় পতাকা পোড়ানো কেন, জাতির পিতার ছবি, নামফলক এবং রাষ্ট্রীয় সম্পদ ভাঙচুর ও তাতে আগুন দেওয়া কেন। বিএনপি সুচতুরভাবে এবার হেফাজতকে সামনে রেখেছে, যাতে বলতে পারে হেফাজতের সঙ্গে তো আওয়ামী লীগের খায়খাতির বেশি। ২৭ মার্চ সন্ধ্যায় প্রথম সারির একটি নিউজ চ্যানেলে আমি নিজে জাতীয় পতাকা পোড়ানোর খবর শুনেছি, আর বঙ্গবন্ধুর ছবি ও নামফলক ভাঙার সচিত্র প্রতিবেদন ওই টেলিভিশনে দেখানো হয়েছে। পুলিশসহ বেসামরিক প্রশাসন রাষ্ট্রের অস্তিত্বের ওপর এই আঘাত প্রতিহত করতে পারেনি, তাৎক্ষণিক আক্রমণকারীদের কেউ গ্রেফতার হয়নি। অভিযোগ উঠেছে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ২৭ মার্চ যা ঘটেছে তা প্রতিহত করার কোনো উদ্যোগ প্রশাসনের ছিল না। তারা নীরব, নিস্তব্ধ থেকেছে। তাহলে কি ধরে নিব রাষ্ট্রীয় প্রশাসন এই ধর্মীয় উগ্রবাদের কাছে পরাজয় মেনে নিয়েছে। জাতীয় পতাকা পুড়িয়ে দেওয়ার সচিত্র খবরটি সামাজিক মাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে। অথচ প্রশাসনের পক্ষ থেকে এত বড় রাষ্ট্রদ্রোহিতার অপরাধটিকে সামনে আনা হচ্ছে না। এর অর্থ কী। রাষ্ট্রীয় প্রশাসনের দুর্বলতা, নাকি উদ্দেশ্যমূলকভাবে হেফাজতের বড় অপরাধকে ঢাকা দেওয়া। দুটোই জাতির জন্য মহাবিপদ সংকেত। গত কয়েক বছর ধরে দেখে আসছি বড় বড় সাম্প্রদায়িক ঘটনা ঘটে, শেষ হওয়ার পর পুলিশ ও প্রশাসনের কর্তারা এসে বাগাড়ম্বর করেন। রোগীর মৃত্যুর পর ডাক্তার এলে তাতে লাভ কী। প্রশাসনের সঙ্গে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের রাজনৈতিক সংগঠনেরও একই অবস্থা। ২৭ মার্চ ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হেফাজতের তান্ডবের সময় আওয়ামী লীগ এবং তার অঙ্গসংগঠনের নেতা-কর্মীদের কোথাও দেখা যায়নি। সব শেষ হওয়ার পর ব্রাহ্মণবাড়িয়া আওয়ামী লীগ সভাপতির বক্তব্যে চরম অসহায়ত্বের চিত্র ফুটে উঠেছে। অন্য রাজনৈতিক বড় পক্ষ তো সুযোগ পেলেই হেফাজত জামায়াতের সঙ্গে ঝাঁপিয়ে পড়তে সদা প্রস্তুত। হেফাজতের জাতীয় পতাকা পোড়ানোর অপরাধকে ঢাকা দেওয়ার জন্য বিএনপির সব বড় বড় নেতা বলছেন প্রতিবাদ করা সবার গণতান্ত্রিক অধিকার। যারা জাতীয় পতাকা পোড়ায় তাদের কি গণতান্ত্রিক অধিকার থাকতে পারে। ২০১৩ সালের ২৮ ফেব্রুয়ারি জামায়াত-শিবিরের জাতীয় পতাকা পোড়ানো এবং শহীদ মিনার ভেঙে দেওয়ার সচিত্র প্রতিবেদন সব মিডিয়ায় প্রকাশিত হওয়ার পরও বিএনপি প্রধান বেগম খালেদা জিয়া হুকুম দেন বিএনপির সব নেতা-কর্মী যেন জামায়াতের সঙ্গে যোগ দেয়। ২০১৩ সালের ৫ মে বাংলাদেশের রাজনীতির জন্য একটা কলঙ্কজনিত টার্নিং পয়েন্ট তৈরি হয়। সেদিন ঢাকার শাপলা চত্বরে হেফাজতের সমাবেশ, জ্বালাও-পোড়াও এবং আওয়ামী লীগ সরকারকে ফেলে দেওয়ার হুমকির সঙ্গে সরাসরি বিএনপি, জাতীয় পার্টি, জামায়াতসহ সব ধর্মীয় দল সর্বাত্মক সমর্থন দেয়। ওই দিন সন্ধ্যার পরপরই বিএনপির শীর্ষ নেত্রী হুকুম দেন ঢাকা শহরের সব নেতা-কর্মী যেন হেফাজতের সঙ্গে যোগ দেয়। কিন্তু সেদিন পুলিশের দক্ষতার কারণে স্বল্প প্রচেষ্টায় ওই সম্মিলিত দুরভিসন্ধি ব্যর্থ হয়। তারপর দ্রুতগতিতে বুড়িগঙ্গা দিয়ে অনেক জল গড়িয়েছে, যার পরিণতি রাষ্ট্র ও রাজনীতির জন্য ভালো হয়নি। শাপলা চত্বরের ঘটনার পরপরই ২০১৩ সালের জুন-জুলাই মাসে দেশের বড় চারটি সিটি করপোরেশনের নির্বাচন হয়। তাতে জামায়াত, হেফাজত, বিএনপি মিলে ওই চার সিটির ঘরে ঘরে গিয়ে মিথ্যাচার চালায় এই বলে যে, আওয়ামী লীগ সরকার গত ৫ মে ঢাকার শাপলা চত্বরে আলেম-উলেমা ও মুসল্লিদের হত্যা করেছে। আওয়ামী লীগের প্রার্থীকে ভোট দিলে দেশে ইসলাম ধর্ম থাকবে না। জামায়াত হেফাজতের মহিলারা বোরকা পরে ঘরে ঘরে গিয়ে সরল-সোজা, ধর্মের ব্যাপারে চরম দুর্বল মুসলমান গৃহবধূদের কোরআন শরিফ ধরিয়ে ওয়াদা করায় ইসলাম রক্ষায় তারা যেন বিএনপি প্রার্থীকে ভোট দেয়। যার ফলে দেখা গেল চারটি সিটিতে আওয়ামী লীগের সিটিং মেয়রগণ বিপুল উন্নয়নমূলক কাজ করার পরও নির্বাচনে হেরে গেল। তারপর বিএনপি-জামায়াত থেকে হেফাজতকে দূরে রাখার কৌশলে আওয়ামী লীগ যা যা করেছে, তার পরিণতিতে রাষ্ট্রীয় প্রশাসনের সব পর্যায়ের সর্বত্র এবং আওয়ামী লীগের জেলা, উপজেলা পর্যায়ে বিশাল সংশয় ও মানসিক দ্বন্দ্বের সৃষ্টি হয়েছে। ধর্মীয় উগ্রবাদ ও সাম্প্রদায়িকতা দমন এবং মোকাবিলায় কখন কী করবেন, আর কখন কী করবেন না, সেটি সময়মতো নির্ধারণ করতে পারছে না। সাম্প্রতিক সময়ের কতগুলো ঘটনাই তার প্রমাণ বহন করে। ২০১৩ সালের পর জেলা-উপজেলা পর্যায়ে আওয়ামী লীগের কমিটিতে গুরুত্বপূর্ণ পদ পেয়েছে জামায়াত-শিবির, বিএনপি ও ফ্রীডম পার্টির টাকাওয়ালা ব্যক্তিবর্গ। অর্থাৎ ঘরের মধ্যে এখন শত্রু অবস্থান করছে। এ বিষয়ে ২০১৯ সালের ২ নভেম্বর বাংলাদেশ প্রতিদিন এবং ২০১৮ সালের ৭ এপ্রিল কালের কণ্ঠের প্রথম পৃষ্ঠায় প্রধান হেডলাইনসহ কোন পর্যায়ে ওই বিভীষণরা কে কী পদ আওয়ামী লীগে দখল করেছে তার একটা তালিকাও প্রকাশিত হয়। তখন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেছিলেন, এদের বহিষ্কার করা হবে। কিন্তু কিছু হয়েছে বলে পত্রিকায় খবর দেখিনি। আলোচ্য ঘটনাসমূহের সঙ্গে আরও বহু কিছুর সম্মিলিত প্রভাবে মুক্তিযুদ্ধের আদর্শে নিবেদিত মানুষের কাছে আওয়ামী লীগের স্থানীয় নেতাদের গ্রহণযোগ্যতা আজ প্রশ্নবিদ্ধ। আওয়ামী লীগের নেতা, এমপি, মন্ত্রীদের বক্তব্য, বিবৃতি, বক্তৃতা নতুন প্রজন্মকে উদ্বুদ্ধ করতে পারছে না। জাতীয় জীবনের মৌলিক সমস্যা সমাধানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাফল্য অতুলনীয়। দেশে-বিদেশে তার গ্রহণযোগ্যতা ঈর্ষণীয়। বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতা যুদ্ধে জয়ী হয়েছিলেন। তখন আমেরিকার সরকার (জনগণ নয়) চীন ও সৌদি বলয় বাংলাদেশের বিরোধিতা করলেও সোভিয়েত ইউনিয়ন ও ভারতসহ বিশ্বের সংখ্যাগরিষ্ঠ রাষ্ট্র এবং জনগণ বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে ছিলেন। আজ আন্তর্জাতিক সমর্থনের জায়গায় শেখ হাসিনা বঙ্গবন্ধুকে ছাড়িয়ে গেছেন। তিনি আজ সৌদি বলয়, আমেরিকা, চীন, ভারত, রাশিয়া, জাপানসহ বিশ্বের সব বড় বড় রাষ্ট্রের সঙ্গে একই সঙ্গে বন্ধুত্বের সম্পর্ক অর্জন ও তা রক্ষা করে চলেছেন। বর্তমান বৈশ্বিক, বাস্তবতায় এটা অসাধারণ। কিন্তু দেশের অভ্যন্তরে রাষ্ট্রীয় প্রশাসন ও রাজনীতিতে ধর্মীয় অন্ধত্ব এবং সাম্প্রদায়িকতার প্রবল উপস্থিতি মুক্তিযুদ্ধের আদর্শকে টেকসই করার পথে বিষফোঁড়াসম প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করছে। দ্বিতীয়ত, মুক্তিযুদ্ধের আদর্শের একমাত্র ভরসাস্থল আওয়ামী  লীগের স্থানীয় পর্যায়ে আদর্শগত ও নৈতিক পদস্খলনের সুযোগ নিচ্ছে হেফাজত, জামায়াত ও বিএনপি। মুক্তিযুদ্ধের আদর্শের রাজনীতি আমাদের স্বাধীনতা দিয়েছে। বিশ্বের বুকে বাংলাদেশকে মর্যাদার আসনে অধিষ্ঠিত করেছে, উন্নয়ন ও সমৃদ্ধি দিয়েছে। আগামী প্রজন্মের জন্য বিশাল সম্ভাবনার দ্বার উন্মোচন করেছে। এই রাজনীতিকে হেফাজত, জামায়াত, বিএনপি পরাজিত করতে চায়। তাই মুক্তিযুদ্ধের রাজনীতিকে রক্ষা করার জন্য নতুন প্রজন্মের প্রতিটি ছেলেমেয়ে, একেকজনকে মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে মাঠে নেমে সক্রিয় ভূমিকা রাখতে হবে।

লেখক : রাজনৈতিক ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক।

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বস্ত্র খাত হুমকিতে
বস্ত্র খাত হুমকিতে
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
পীরের সোহবতে প্রজ্ঞাবান আলেম
পীরের সোহবতে প্রজ্ঞাবান আলেম
লাল বাহাদুর শাস্ত্রীর ‘ছোটি সি কাম’
লাল বাহাদুর শাস্ত্রীর ‘ছোটি সি কাম’
সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি
সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি
বৈদেশিক মিশন
বৈদেশিক মিশন
আইনশৃঙ্খলা
আইনশৃঙ্খলা
আল্লাহর নামে অসত্য কসম গুনাহের কাজ
আল্লাহর নামে অসত্য কসম গুনাহের কাজ
অধ্যাত্ম প্রেম
অধ্যাত্ম প্রেম
নৈতিক মূল্যবোধের অবক্ষয়
নৈতিক মূল্যবোধের অবক্ষয়
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
অন্যায় দেখে চুপ থাকাও অন্যায়
অন্যায় দেখে চুপ থাকাও অন্যায়
সর্বশেষ খবর
মাদরাসা শিক্ষার্থীদের ইংরেজি চর্চা করা উচিত: ধর্ম উপদেষ্টা
মাদরাসা শিক্ষার্থীদের ইংরেজি চর্চা করা উচিত: ধর্ম উপদেষ্টা

৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দক্ষতা দিবসে ১১ তরুণ পেলেন জাতীয় পুরস্কার
দক্ষতা দিবসে ১১ তরুণ পেলেন জাতীয় পুরস্কার

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

৫ দিনের রিমান্ডে ফিল হিন্দাল শারক্বীয়ার প্রধান নেতা মাহফুজ
৫ দিনের রিমান্ডে ফিল হিন্দাল শারক্বীয়ার প্রধান নেতা মাহফুজ

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ জুলাই)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুন্দরগঞ্জে মোটরসাইকেল-সিএনজি সংঘর্ষে নিহত ১
সুন্দরগঞ্জে মোটরসাইকেল-সিএনজি সংঘর্ষে নিহত ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুধে ঘুমের ওষুধ মিশিয়ে কিশোরী ধর্ষণ, যাবজ্জীবন সাজা
দুধে ঘুমের ওষুধ মিশিয়ে কিশোরী ধর্ষণ, যাবজ্জীবন সাজা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামসহ পাঁচ জেলায় ২০ জুলাই পরিবহণ ধর্মঘট
চট্টগ্রামসহ পাঁচ জেলায় ২০ জুলাই পরিবহণ ধর্মঘট

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সিলেবাস সংস্কারে ইউনিসেফের সঙ্গে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের চুক্তি
সিলেবাস সংস্কারে ইউনিসেফের সঙ্গে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের চুক্তি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুক ও মোবাইল ব্যাংকিং হ্যাক করে চলত প্রতারণা, গ্রেফতার ৪
ফেসবুক ও মোবাইল ব্যাংকিং হ্যাক করে চলত প্রতারণা, গ্রেফতার ৪

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থী সেবায় বাউবির সমন্বিত পরিকল্পনা
শিক্ষার্থী সেবায় বাউবির সমন্বিত পরিকল্পনা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভালুকায় মা ও দুই শিশুকে গলা কেটে হত্যা: গ্রেফতার দেবর নজরুল
ভালুকায় মা ও দুই শিশুকে গলা কেটে হত্যা: গ্রেফতার দেবর নজরুল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন ঠেকানোর জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : টুকু
নির্বাচন ঠেকানোর জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : টুকু

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জবি ছাত্রদলের তিন নেতাকে বহিষ্কার, দুইজনকে ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
জবি ছাত্রদলের তিন নেতাকে বহিষ্কার, দুইজনকে ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যশোরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ১৪ পরিবারকে সেনাবাহিনীর সহায়তা
যশোরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ১৪ পরিবারকে সেনাবাহিনীর সহায়তা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাইয়ে নারীদের সাহসী উত্থান উদযাপনে ঢাকায় মশাল মিছিল
জুলাইয়ে নারীদের সাহসী উত্থান উদযাপনে ঢাকায় মশাল মিছিল

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জবির প্রশাসনিক ভবনে শিক্ষার্থীদের তালা, অবরুদ্ধ উপাচার্য
জবির প্রশাসনিক ভবনে শিক্ষার্থীদের তালা, অবরুদ্ধ উপাচার্য

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রিট করেও পরিষদে আসছেন না পলাতক চেয়ারম্যানরা
রিট করেও পরিষদে আসছেন না পলাতক চেয়ারম্যানরা

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া
বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৮ বছর পর টেস্ট দলে ফিরলেন লিয়াম ডসন
৮ বছর পর টেস্ট দলে ফিরলেন লিয়াম ডসন

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে দুটি নৌকাসহ পাঁচ জেলে আটক
সুন্দরবনে দুটি নৌকাসহ পাঁচ জেলে আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল
মাদারীপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় নৌকাডুবিতে নিখোঁজ ১১
মালয়েশিয়ায় নৌকাডুবিতে নিখোঁজ ১১

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোখের নিচের ত্বকে সব প্রসাধনী নয়
চোখের নিচের ত্বকে সব প্রসাধনী নয়

৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দুই বিভাগে ভারি বৃষ্টির আভাস
দুই বিভাগে ভারি বৃষ্টির আভাস

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুন্দরবনে নিষিদ্ধ সময়ে মাছ ধরায় পাঁচ জেলে আটক
সুন্দরবনে নিষিদ্ধ সময়ে মাছ ধরায় পাঁচ জেলে আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢামেক হাসপাতালের সামনে থেকে দুই দালাল আটক
ঢামেক হাসপাতালের সামনে থেকে দুই দালাল আটক

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যা: আসামি মহিন দ্বিতীয় দফায় রিমান্ডে
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যা: আসামি মহিন দ্বিতীয় দফায় রিমান্ডে

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সরকারি হলো আরও এক বিদ্যালয়
সরকারি হলো আরও এক বিদ্যালয়

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে চাঁদাবাজি, ডাকাতি ও ছিনতাই প্রতিরোধে সভা
সোনারগাঁয়ে চাঁদাবাজি, ডাকাতি ও ছিনতাই প্রতিরোধে সভা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে
সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!
সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং
ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা
মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন
১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’
‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের
২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের
ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প
ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত
ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী
ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি
নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি
কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা
সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা

১৮ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের
বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই
এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ
ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস
বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা
৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে
নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জে ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড ৪ গ্রাম
সিরাজগঞ্জে ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড ৪ গ্রাম

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ
সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের আল্টিমেটামের তোয়াক্কা করে না রাশিয়া
ট্রাম্পের আল্টিমেটামের তোয়াক্কা করে না রাশিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বদলি আদেশ ছিঁড়ে এনবিআরের ১৪ কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত
বদলি আদেশ ছিঁড়ে এনবিআরের ১৪ কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে
ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!
হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ জুলাই)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুনির্দিষ্ট সময়েই নির্বাচনের দিকে যাচ্ছে অন্তর্বর্তী সরকার: প্রেস সচিব
সুনির্দিষ্ট সময়েই নির্বাচনের দিকে যাচ্ছে অন্তর্বর্তী সরকার: প্রেস সচিব

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফের প্রতিহিংসা রাজনীতিতে
ফের প্রতিহিংসা রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির
কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির

পেছনের পৃষ্ঠা

পারিবারিক দুর্নীতির প্রতিযোগিতা
পারিবারিক দুর্নীতির প্রতিযোগিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব
জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব

পেছনের পৃষ্ঠা

অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে
অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে

পেছনের পৃষ্ঠা

কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা
কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকাই চলচ্চিত্রে তারকাদের যত খেতাব
ঢাকাই চলচ্চিত্রে তারকাদের যত খেতাব

শোবিজ

প্রেমাদাসায় জিততে চায় টাইগাররা
প্রেমাদাসায় জিততে চায় টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

ওএমএস ডিলার নিয়োগে ঘুষবাণিজ্যের অভিযোগ খাদ্য নিয়ন্ত্রকের বিরুদ্ধে
ওএমএস ডিলার নিয়োগে ঘুষবাণিজ্যের অভিযোগ খাদ্য নিয়ন্ত্রকের বিরুদ্ধে

নগর জীবন

রাজ্জাকের মুখে চাচি ডাক শুনে আমি হতাশ : আনোয়ারা
রাজ্জাকের মুখে চাচি ডাক শুনে আমি হতাশ : আনোয়ারা

শোবিজ

বৃষ্টি হলেই ভোগান্তি ঢাকায়
বৃষ্টি হলেই ভোগান্তি ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

কোন্ডা ইউনিয়ন এখন বিরানভূমি
কোন্ডা ইউনিয়ন এখন বিরানভূমি

নগর জীবন

আলম আরা মিনুর ‘জানা ছিল না’
আলম আরা মিনুর ‘জানা ছিল না’

শোবিজ

ষড়যন্ত্রের জালে বন্দি গণতন্ত্র?
ষড়যন্ত্রের জালে বন্দি গণতন্ত্র?

প্রথম পৃষ্ঠা

দুশ্চিন্তায় মোহামেডান-আবাহনী
দুশ্চিন্তায় মোহামেডান-আবাহনী

মাঠে ময়দানে

কারিনার রূপরহস্য
কারিনার রূপরহস্য

শোবিজ

ঐকমত্যে নতুন অনৈক্য
ঐকমত্যে নতুন অনৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই ঘণ্টায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ১২ রোগী ভর্তি
দুই ঘণ্টায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ১২ রোগী ভর্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়া থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত
মালয়েশিয়া থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত

প্রথম পৃষ্ঠা

পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি
পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি

পেছনের পৃষ্ঠা

সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি
সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি

সম্পাদকীয়

বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!
বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!

পেছনের পৃষ্ঠা

ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান

সম্পাদকীয়

মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা
মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

সোহানের রাইডার্সের সামনে সাকিবের ক্যাপিটালস
সোহানের রাইডার্সের সামনে সাকিবের ক্যাপিটালস

মাঠে ময়দানে

ব্যাডমিন্টনে ৫০০’র ওপরে ম্যাচ
ব্যাডমিন্টনে ৫০০’র ওপরে ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

ছাত্রলীগকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণার দাবি এবি পার্টির
ছাত্রলীগকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণার দাবি এবি পার্টির

পেছনের পৃষ্ঠা

নিবন্ধনপ্রত্যাশী রাজনৈতিক দলগুলোর যত ভুল
নিবন্ধনপ্রত্যাশী রাজনৈতিক দলগুলোর যত ভুল

প্রথম পৃষ্ঠা

রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালন করা হবে বুধবার
রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালন করা হবে বুধবার

পেছনের পৃষ্ঠা