শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৫ এপ্রিল, ২০২১

ধর্মীয় উগ্রবাদের কাছে রাষ্ট্র ও রাজনীতির পরাজয়!

মেজর জেনারেল মোহাম্মাদ আলী শিকদার (অব.)
প্রিন্ট ভার্সন
ধর্মীয় উগ্রবাদের কাছে রাষ্ট্র ও রাজনীতির পরাজয়!

বাংলাদেশের স্থপতি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হৃদয় দিয়ে মহা এক ঐতিহাসিক সত্য উপলব্ধি করেছিলেন, প্রাক ঐতিহাসিক কাল থেকে প্রমাণিত হয়ে আসছে রাষ্ট্র ও রাজনীতির সঙ্গে ধর্মের মিশ্রণ ঘটলে ধর্ম যেমন অবনমিত হয়, তেমনি বৃহত্তর জনগণ কখনই রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক মুক্তি অর্জন করতে পারে না। এ কথার পক্ষে ইতিহাস তো রয়েছেই। তার সঙ্গে আজ এ সময়ে দাঁড়িয়ে বিশ্বের রাষ্ট্রগুলোর দিকে একটু তাকালে এই মহাসত্যটি অনুধাবন করা যায়। বঙ্গবন্ধু সব সময় বলতেন, আমি বাংলাদেশের মানুষের মুক্তি চাই। স্বাধীনতার পরপর বলেছিলেন, স্বাধীনতা অর্জিত হয়েছে, মুক্তির জন্য আরও বড় ত্যাগ স্বীকার করতে হবে। স্বাধীন বাংলাদেশের যাত্রার শুরুতেই ধর্মকে তিনি যথা পবিত্র স্থানে রেখে রাষ্ট্র ও রাজনীতি থেকে সেটিকে সম্পূর্ণ আলাদা করে দেন। কিন্তু শতকরা ৮০-৮৫ ভাগ মানুষের ঐকমত্যের ভিত্তিতে বঙ্গবন্ধু যে রাষ্ট্রীয় ও রাজনৈতিক মূল্যবোধ প্রতিষ্ঠা করেন তার সবকিছু ১৯৭৫ সালের পর বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা প্রথম সামরিক শাসক জেনারেল জিয়াউর রহমান সামরিক আদেশ দ্বারা বাতিল এবং হুবহু পাকিস্তানপন্থি ধর্মীয় রাজনীতি প্রবর্তনের মাধ্যমে সেদিন যে কেউটে সাপ লালন করেন তার থেকে জন্ম নেওয়া কেউটেগুলো আজ রাষ্ট্রের অস্তিত্বের ওপর ছোবল মারছে, জাতীয় পতাকা পুড়িয়ে দিচ্ছে। জাতির পিতার ম্যুরাল ও নামফলক ভেঙে চুরমার করছে। শেখ মুজিব প্রায় ৪৫ বছর আগে নিহত হয়েছেন। তার ওপর জামায়াত, হেফাজত, বিএনপি এত ক্রুদ্ধ ও ক্ষুব্ধ কেন। তা একমাত্র কারণ তিনি পাকিস্তান ভেঙে বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা করেন। এসব অপশক্তি এখনো বাংলাদেশকে মেনে নিতে পারেনি বলেই জাতীয় পতাকা পোড়ায় এবং বঙ্গবন্ধুর ছবি, ভাস্কর্য ও নামফলক ভাঙতে চায়। পাকিস্তান থেকে বাংলাদেশ আজ সামাজিক খাতের ও অর্থনীতির সব সূচকে তিন-চার গুণ ঊর্ধ্বে থাকলেও বাংলাদেশ তাদের ভালো লাগে না। তারা যা বলছে তার সঙ্গে পবিত্র ইসলাম ধর্মের কোনো সম্পর্ক নেই। অথচ ধর্মের নামেই এসব করছে, যেমনটি পাকিস্তানি শাসকরা বাংলাদেশের মানুষের বিরুদ্ধে ২৩ বছর করেছে। পাকিস্তানিদের কথা আর এদের কথার মধ্যে কোনো পার্থক্য নেই। বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ রাজনৈতিক যুদ্ধটা এখনো একাত্তরের মতো আছে। যুদ্ধটা শেষ হয়েছিল। কিন্তু ১৯৭৫ সালের পর জিয়াউর রহমান এই যুদ্ধের দ্বারটা আবার খুলে দেন। বাংলাদেশ চাই ভার্সেস পাকিস্তান চাই, অর্থাৎ তাদের লক্ষ্য এখন বাংলাদেশ নামে পাকিস্তানের মতো একটা রাষ্ট্র চাই। ইতিহাসের ট্রোজান হর্সের মতো কিছু ব্যক্তি ছদ্মবেশে একাত্তরে মুক্তিযুদ্ধের ভিতরে ঢুকে পড়ে। পঁচাত্তরের পরে তাদের চেনা গেছে। এদের প্রত্যক্ষ সহায়তায় সাম্প্রদায়িক উগ্রবাদীরা এতদূর আসতে পেরেছে। স্বাধীনতার ৫০ বছর অতিক্রান্ত এবং মুক্তিযুদ্ধের আদর্শে দেশ পরিচালিত হওয়ার ফলে উন্নতি সমৃদ্ধির বিস্ময়কর অগ্রগতি দেখার পরেও পাকিস্তানিরা ২৩ বছর যে ভাষা ব্যবহার করেছে, এখনো বাংলাদেশের খেয়ে-পরে এরা হুবহু সেটাই করছে। অর্থাৎ মুক্তিযুদ্ধের আদর্শের রাজনীতি, মুক্তিযোদ্ধারা ভারতের দালাল, প্রকৃত মুসলমান নয়, এরা ইসলামের শত্রু এবং ভারতের স্বার্থে কাজ করছে।

সুতরাং পাকিস্তানিদের ভাষা আর জামায়াত, হেফাজত, বিএনপির ভাষার মধ্যে পার্থক্য কোথায়। সম্প্রতি ব্রাহ্মণবাড়িয়াসহ সারা দেশে হেফাজত, জামায়াত, বিএনপি একসঙ্গে যা করেছে তাতে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সফর ছিল অসিলা মাত্র। এই অসিলায় স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীকে অবমাননা করাই ছিল তাদের মূল লক্ষ্য, যেটি  তারা করেছে। কারণ, এই স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীতে সারা বিশ্বের নেতৃবৃন্দ এবং জনমানুষ যেভাবে বাংলাদেশের প্রশংসা করছে সেটি তাদের গায়ে জ্বালা ধরিয়ে দিয়েছে। তারা এই সুবর্ণজয়ন্তীকে নিজেদের মনে করতে পারছে না। কারণ, এটা একই সঙ্গে বাংলাদেশের এসব অপশক্তি এবং পাকিস্তানেরও যে পরাজয়ের ৫০ বছর। সুতরাং তাদের গায়ে আগুন ধরবে সেটাই স্বাভাবিক। কোনো কিছুর প্রতিবাদ করতে চাইলে জাতীয় পতাকা পোড়ানো কেন, জাতির পিতার ছবি, নামফলক এবং রাষ্ট্রীয় সম্পদ ভাঙচুর ও তাতে আগুন দেওয়া কেন। বিএনপি সুচতুরভাবে এবার হেফাজতকে সামনে রেখেছে, যাতে বলতে পারে হেফাজতের সঙ্গে তো আওয়ামী লীগের খায়খাতির বেশি। ২৭ মার্চ সন্ধ্যায় প্রথম সারির একটি নিউজ চ্যানেলে আমি নিজে জাতীয় পতাকা পোড়ানোর খবর শুনেছি, আর বঙ্গবন্ধুর ছবি ও নামফলক ভাঙার সচিত্র প্রতিবেদন ওই টেলিভিশনে দেখানো হয়েছে। পুলিশসহ বেসামরিক প্রশাসন রাষ্ট্রের অস্তিত্বের ওপর এই আঘাত প্রতিহত করতে পারেনি, তাৎক্ষণিক আক্রমণকারীদের কেউ গ্রেফতার হয়নি। অভিযোগ উঠেছে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ২৭ মার্চ যা ঘটেছে তা প্রতিহত করার কোনো উদ্যোগ প্রশাসনের ছিল না। তারা নীরব, নিস্তব্ধ থেকেছে। তাহলে কি ধরে নিব রাষ্ট্রীয় প্রশাসন এই ধর্মীয় উগ্রবাদের কাছে পরাজয় মেনে নিয়েছে। জাতীয় পতাকা পুড়িয়ে দেওয়ার সচিত্র খবরটি সামাজিক মাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে। অথচ প্রশাসনের পক্ষ থেকে এত বড় রাষ্ট্রদ্রোহিতার অপরাধটিকে সামনে আনা হচ্ছে না। এর অর্থ কী। রাষ্ট্রীয় প্রশাসনের দুর্বলতা, নাকি উদ্দেশ্যমূলকভাবে হেফাজতের বড় অপরাধকে ঢাকা দেওয়া। দুটোই জাতির জন্য মহাবিপদ সংকেত। গত কয়েক বছর ধরে দেখে আসছি বড় বড় সাম্প্রদায়িক ঘটনা ঘটে, শেষ হওয়ার পর পুলিশ ও প্রশাসনের কর্তারা এসে বাগাড়ম্বর করেন। রোগীর মৃত্যুর পর ডাক্তার এলে তাতে লাভ কী। প্রশাসনের সঙ্গে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের রাজনৈতিক সংগঠনেরও একই অবস্থা। ২৭ মার্চ ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হেফাজতের তান্ডবের সময় আওয়ামী লীগ এবং তার অঙ্গসংগঠনের নেতা-কর্মীদের কোথাও দেখা যায়নি। সব শেষ হওয়ার পর ব্রাহ্মণবাড়িয়া আওয়ামী লীগ সভাপতির বক্তব্যে চরম অসহায়ত্বের চিত্র ফুটে উঠেছে। অন্য রাজনৈতিক বড় পক্ষ তো সুযোগ পেলেই হেফাজত জামায়াতের সঙ্গে ঝাঁপিয়ে পড়তে সদা প্রস্তুত। হেফাজতের জাতীয় পতাকা পোড়ানোর অপরাধকে ঢাকা দেওয়ার জন্য বিএনপির সব বড় বড় নেতা বলছেন প্রতিবাদ করা সবার গণতান্ত্রিক অধিকার। যারা জাতীয় পতাকা পোড়ায় তাদের কি গণতান্ত্রিক অধিকার থাকতে পারে। ২০১৩ সালের ২৮ ফেব্রুয়ারি জামায়াত-শিবিরের জাতীয় পতাকা পোড়ানো এবং শহীদ মিনার ভেঙে দেওয়ার সচিত্র প্রতিবেদন সব মিডিয়ায় প্রকাশিত হওয়ার পরও বিএনপি প্রধান বেগম খালেদা জিয়া হুকুম দেন বিএনপির সব নেতা-কর্মী যেন জামায়াতের সঙ্গে যোগ দেয়। ২০১৩ সালের ৫ মে বাংলাদেশের রাজনীতির জন্য একটা কলঙ্কজনিত টার্নিং পয়েন্ট তৈরি হয়। সেদিন ঢাকার শাপলা চত্বরে হেফাজতের সমাবেশ, জ্বালাও-পোড়াও এবং আওয়ামী লীগ সরকারকে ফেলে দেওয়ার হুমকির সঙ্গে সরাসরি বিএনপি, জাতীয় পার্টি, জামায়াতসহ সব ধর্মীয় দল সর্বাত্মক সমর্থন দেয়। ওই দিন সন্ধ্যার পরপরই বিএনপির শীর্ষ নেত্রী হুকুম দেন ঢাকা শহরের সব নেতা-কর্মী যেন হেফাজতের সঙ্গে যোগ দেয়। কিন্তু সেদিন পুলিশের দক্ষতার কারণে স্বল্প প্রচেষ্টায় ওই সম্মিলিত দুরভিসন্ধি ব্যর্থ হয়। তারপর দ্রুতগতিতে বুড়িগঙ্গা দিয়ে অনেক জল গড়িয়েছে, যার পরিণতি রাষ্ট্র ও রাজনীতির জন্য ভালো হয়নি। শাপলা চত্বরের ঘটনার পরপরই ২০১৩ সালের জুন-জুলাই মাসে দেশের বড় চারটি সিটি করপোরেশনের নির্বাচন হয়। তাতে জামায়াত, হেফাজত, বিএনপি মিলে ওই চার সিটির ঘরে ঘরে গিয়ে মিথ্যাচার চালায় এই বলে যে, আওয়ামী লীগ সরকার গত ৫ মে ঢাকার শাপলা চত্বরে আলেম-উলেমা ও মুসল্লিদের হত্যা করেছে। আওয়ামী লীগের প্রার্থীকে ভোট দিলে দেশে ইসলাম ধর্ম থাকবে না। জামায়াত হেফাজতের মহিলারা বোরকা পরে ঘরে ঘরে গিয়ে সরল-সোজা, ধর্মের ব্যাপারে চরম দুর্বল মুসলমান গৃহবধূদের কোরআন শরিফ ধরিয়ে ওয়াদা করায় ইসলাম রক্ষায় তারা যেন বিএনপি প্রার্থীকে ভোট দেয়। যার ফলে দেখা গেল চারটি সিটিতে আওয়ামী লীগের সিটিং মেয়রগণ বিপুল উন্নয়নমূলক কাজ করার পরও নির্বাচনে হেরে গেল। তারপর বিএনপি-জামায়াত থেকে হেফাজতকে দূরে রাখার কৌশলে আওয়ামী লীগ যা যা করেছে, তার পরিণতিতে রাষ্ট্রীয় প্রশাসনের সব পর্যায়ের সর্বত্র এবং আওয়ামী লীগের জেলা, উপজেলা পর্যায়ে বিশাল সংশয় ও মানসিক দ্বন্দ্বের সৃষ্টি হয়েছে। ধর্মীয় উগ্রবাদ ও সাম্প্রদায়িকতা দমন এবং মোকাবিলায় কখন কী করবেন, আর কখন কী করবেন না, সেটি সময়মতো নির্ধারণ করতে পারছে না। সাম্প্রতিক সময়ের কতগুলো ঘটনাই তার প্রমাণ বহন করে। ২০১৩ সালের পর জেলা-উপজেলা পর্যায়ে আওয়ামী লীগের কমিটিতে গুরুত্বপূর্ণ পদ পেয়েছে জামায়াত-শিবির, বিএনপি ও ফ্রীডম পার্টির টাকাওয়ালা ব্যক্তিবর্গ। অর্থাৎ ঘরের মধ্যে এখন শত্রু অবস্থান করছে। এ বিষয়ে ২০১৯ সালের ২ নভেম্বর বাংলাদেশ প্রতিদিন এবং ২০১৮ সালের ৭ এপ্রিল কালের কণ্ঠের প্রথম পৃষ্ঠায় প্রধান হেডলাইনসহ কোন পর্যায়ে ওই বিভীষণরা কে কী পদ আওয়ামী লীগে দখল করেছে তার একটা তালিকাও প্রকাশিত হয়। তখন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেছিলেন, এদের বহিষ্কার করা হবে। কিন্তু কিছু হয়েছে বলে পত্রিকায় খবর দেখিনি। আলোচ্য ঘটনাসমূহের সঙ্গে আরও বহু কিছুর সম্মিলিত প্রভাবে মুক্তিযুদ্ধের আদর্শে নিবেদিত মানুষের কাছে আওয়ামী লীগের স্থানীয় নেতাদের গ্রহণযোগ্যতা আজ প্রশ্নবিদ্ধ। আওয়ামী লীগের নেতা, এমপি, মন্ত্রীদের বক্তব্য, বিবৃতি, বক্তৃতা নতুন প্রজন্মকে উদ্বুদ্ধ করতে পারছে না। জাতীয় জীবনের মৌলিক সমস্যা সমাধানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাফল্য অতুলনীয়। দেশে-বিদেশে তার গ্রহণযোগ্যতা ঈর্ষণীয়। বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতা যুদ্ধে জয়ী হয়েছিলেন। তখন আমেরিকার সরকার (জনগণ নয়) চীন ও সৌদি বলয় বাংলাদেশের বিরোধিতা করলেও সোভিয়েত ইউনিয়ন ও ভারতসহ বিশ্বের সংখ্যাগরিষ্ঠ রাষ্ট্র এবং জনগণ বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে ছিলেন। আজ আন্তর্জাতিক সমর্থনের জায়গায় শেখ হাসিনা বঙ্গবন্ধুকে ছাড়িয়ে গেছেন। তিনি আজ সৌদি বলয়, আমেরিকা, চীন, ভারত, রাশিয়া, জাপানসহ বিশ্বের সব বড় বড় রাষ্ট্রের সঙ্গে একই সঙ্গে বন্ধুত্বের সম্পর্ক অর্জন ও তা রক্ষা করে চলেছেন। বর্তমান বৈশ্বিক, বাস্তবতায় এটা অসাধারণ। কিন্তু দেশের অভ্যন্তরে রাষ্ট্রীয় প্রশাসন ও রাজনীতিতে ধর্মীয় অন্ধত্ব এবং সাম্প্রদায়িকতার প্রবল উপস্থিতি মুক্তিযুদ্ধের আদর্শকে টেকসই করার পথে বিষফোঁড়াসম প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করছে। দ্বিতীয়ত, মুক্তিযুদ্ধের আদর্শের একমাত্র ভরসাস্থল আওয়ামী  লীগের স্থানীয় পর্যায়ে আদর্শগত ও নৈতিক পদস্খলনের সুযোগ নিচ্ছে হেফাজত, জামায়াত ও বিএনপি। মুক্তিযুদ্ধের আদর্শের রাজনীতি আমাদের স্বাধীনতা দিয়েছে। বিশ্বের বুকে বাংলাদেশকে মর্যাদার আসনে অধিষ্ঠিত করেছে, উন্নয়ন ও সমৃদ্ধি দিয়েছে। আগামী প্রজন্মের জন্য বিশাল সম্ভাবনার দ্বার উন্মোচন করেছে। এই রাজনীতিকে হেফাজত, জামায়াত, বিএনপি পরাজিত করতে চায়। তাই মুক্তিযুদ্ধের রাজনীতিকে রক্ষা করার জন্য নতুন প্রজন্মের প্রতিটি ছেলেমেয়ে, একেকজনকে মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে মাঠে নেমে সক্রিয় ভূমিকা রাখতে হবে।

লেখক : রাজনৈতিক ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক।

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
সর্বশেষ খবর
প্রাইভেটকারের গ্যাস সিলিন্ডারে মিলল ইয়াবা, আটক ২
প্রাইভেটকারের গ্যাস সিলিন্ডারে মিলল ইয়াবা, আটক ২

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের
ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি
৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন
জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান
রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের
গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২
নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ
গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক
টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার
দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক
ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে
সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি
বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব
ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১
শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু
ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার
চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে
রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প
ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা
যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ
চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সারা দেশে টানা বৃষ্টির পূর্বাভাস, বাড়বে তাপমাত্রা
সারা দেশে টানা বৃষ্টির পূর্বাভাস, বাড়বে তাপমাত্রা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই
ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের
বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের

নগর জীবন

নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা

জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা
জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা

পেছনের পৃষ্ঠা