শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৫ এপ্রিল, ২০২১

ধর্মীয় উগ্রবাদের কাছে রাষ্ট্র ও রাজনীতির পরাজয়!

মেজর জেনারেল মোহাম্মাদ আলী শিকদার (অব.)
প্রিন্ট ভার্সন
ধর্মীয় উগ্রবাদের কাছে রাষ্ট্র ও রাজনীতির পরাজয়!

বাংলাদেশের স্থপতি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হৃদয় দিয়ে মহা এক ঐতিহাসিক সত্য উপলব্ধি করেছিলেন, প্রাক ঐতিহাসিক কাল থেকে প্রমাণিত হয়ে আসছে রাষ্ট্র ও রাজনীতির সঙ্গে ধর্মের মিশ্রণ ঘটলে ধর্ম যেমন অবনমিত হয়, তেমনি বৃহত্তর জনগণ কখনই রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক মুক্তি অর্জন করতে পারে না। এ কথার পক্ষে ইতিহাস তো রয়েছেই। তার সঙ্গে আজ এ সময়ে দাঁড়িয়ে বিশ্বের রাষ্ট্রগুলোর দিকে একটু তাকালে এই মহাসত্যটি অনুধাবন করা যায়। বঙ্গবন্ধু সব সময় বলতেন, আমি বাংলাদেশের মানুষের মুক্তি চাই। স্বাধীনতার পরপর বলেছিলেন, স্বাধীনতা অর্জিত হয়েছে, মুক্তির জন্য আরও বড় ত্যাগ স্বীকার করতে হবে। স্বাধীন বাংলাদেশের যাত্রার শুরুতেই ধর্মকে তিনি যথা পবিত্র স্থানে রেখে রাষ্ট্র ও রাজনীতি থেকে সেটিকে সম্পূর্ণ আলাদা করে দেন। কিন্তু শতকরা ৮০-৮৫ ভাগ মানুষের ঐকমত্যের ভিত্তিতে বঙ্গবন্ধু যে রাষ্ট্রীয় ও রাজনৈতিক মূল্যবোধ প্রতিষ্ঠা করেন তার সবকিছু ১৯৭৫ সালের পর বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা প্রথম সামরিক শাসক জেনারেল জিয়াউর রহমান সামরিক আদেশ দ্বারা বাতিল এবং হুবহু পাকিস্তানপন্থি ধর্মীয় রাজনীতি প্রবর্তনের মাধ্যমে সেদিন যে কেউটে সাপ লালন করেন তার থেকে জন্ম নেওয়া কেউটেগুলো আজ রাষ্ট্রের অস্তিত্বের ওপর ছোবল মারছে, জাতীয় পতাকা পুড়িয়ে দিচ্ছে। জাতির পিতার ম্যুরাল ও নামফলক ভেঙে চুরমার করছে। শেখ মুজিব প্রায় ৪৫ বছর আগে নিহত হয়েছেন। তার ওপর জামায়াত, হেফাজত, বিএনপি এত ক্রুদ্ধ ও ক্ষুব্ধ কেন। তা একমাত্র কারণ তিনি পাকিস্তান ভেঙে বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা করেন। এসব অপশক্তি এখনো বাংলাদেশকে মেনে নিতে পারেনি বলেই জাতীয় পতাকা পোড়ায় এবং বঙ্গবন্ধুর ছবি, ভাস্কর্য ও নামফলক ভাঙতে চায়। পাকিস্তান থেকে বাংলাদেশ আজ সামাজিক খাতের ও অর্থনীতির সব সূচকে তিন-চার গুণ ঊর্ধ্বে থাকলেও বাংলাদেশ তাদের ভালো লাগে না। তারা যা বলছে তার সঙ্গে পবিত্র ইসলাম ধর্মের কোনো সম্পর্ক নেই। অথচ ধর্মের নামেই এসব করছে, যেমনটি পাকিস্তানি শাসকরা বাংলাদেশের মানুষের বিরুদ্ধে ২৩ বছর করেছে। পাকিস্তানিদের কথা আর এদের কথার মধ্যে কোনো পার্থক্য নেই। বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ রাজনৈতিক যুদ্ধটা এখনো একাত্তরের মতো আছে। যুদ্ধটা শেষ হয়েছিল। কিন্তু ১৯৭৫ সালের পর জিয়াউর রহমান এই যুদ্ধের দ্বারটা আবার খুলে দেন। বাংলাদেশ চাই ভার্সেস পাকিস্তান চাই, অর্থাৎ তাদের লক্ষ্য এখন বাংলাদেশ নামে পাকিস্তানের মতো একটা রাষ্ট্র চাই। ইতিহাসের ট্রোজান হর্সের মতো কিছু ব্যক্তি ছদ্মবেশে একাত্তরে মুক্তিযুদ্ধের ভিতরে ঢুকে পড়ে। পঁচাত্তরের পরে তাদের চেনা গেছে। এদের প্রত্যক্ষ সহায়তায় সাম্প্রদায়িক উগ্রবাদীরা এতদূর আসতে পেরেছে। স্বাধীনতার ৫০ বছর অতিক্রান্ত এবং মুক্তিযুদ্ধের আদর্শে দেশ পরিচালিত হওয়ার ফলে উন্নতি সমৃদ্ধির বিস্ময়কর অগ্রগতি দেখার পরেও পাকিস্তানিরা ২৩ বছর যে ভাষা ব্যবহার করেছে, এখনো বাংলাদেশের খেয়ে-পরে এরা হুবহু সেটাই করছে। অর্থাৎ মুক্তিযুদ্ধের আদর্শের রাজনীতি, মুক্তিযোদ্ধারা ভারতের দালাল, প্রকৃত মুসলমান নয়, এরা ইসলামের শত্রু এবং ভারতের স্বার্থে কাজ করছে।

সুতরাং পাকিস্তানিদের ভাষা আর জামায়াত, হেফাজত, বিএনপির ভাষার মধ্যে পার্থক্য কোথায়। সম্প্রতি ব্রাহ্মণবাড়িয়াসহ সারা দেশে হেফাজত, জামায়াত, বিএনপি একসঙ্গে যা করেছে তাতে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সফর ছিল অসিলা মাত্র। এই অসিলায় স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীকে অবমাননা করাই ছিল তাদের মূল লক্ষ্য, যেটি  তারা করেছে। কারণ, এই স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীতে সারা বিশ্বের নেতৃবৃন্দ এবং জনমানুষ যেভাবে বাংলাদেশের প্রশংসা করছে সেটি তাদের গায়ে জ্বালা ধরিয়ে দিয়েছে। তারা এই সুবর্ণজয়ন্তীকে নিজেদের মনে করতে পারছে না। কারণ, এটা একই সঙ্গে বাংলাদেশের এসব অপশক্তি এবং পাকিস্তানেরও যে পরাজয়ের ৫০ বছর। সুতরাং তাদের গায়ে আগুন ধরবে সেটাই স্বাভাবিক। কোনো কিছুর প্রতিবাদ করতে চাইলে জাতীয় পতাকা পোড়ানো কেন, জাতির পিতার ছবি, নামফলক এবং রাষ্ট্রীয় সম্পদ ভাঙচুর ও তাতে আগুন দেওয়া কেন। বিএনপি সুচতুরভাবে এবার হেফাজতকে সামনে রেখেছে, যাতে বলতে পারে হেফাজতের সঙ্গে তো আওয়ামী লীগের খায়খাতির বেশি। ২৭ মার্চ সন্ধ্যায় প্রথম সারির একটি নিউজ চ্যানেলে আমি নিজে জাতীয় পতাকা পোড়ানোর খবর শুনেছি, আর বঙ্গবন্ধুর ছবি ও নামফলক ভাঙার সচিত্র প্রতিবেদন ওই টেলিভিশনে দেখানো হয়েছে। পুলিশসহ বেসামরিক প্রশাসন রাষ্ট্রের অস্তিত্বের ওপর এই আঘাত প্রতিহত করতে পারেনি, তাৎক্ষণিক আক্রমণকারীদের কেউ গ্রেফতার হয়নি। অভিযোগ উঠেছে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ২৭ মার্চ যা ঘটেছে তা প্রতিহত করার কোনো উদ্যোগ প্রশাসনের ছিল না। তারা নীরব, নিস্তব্ধ থেকেছে। তাহলে কি ধরে নিব রাষ্ট্রীয় প্রশাসন এই ধর্মীয় উগ্রবাদের কাছে পরাজয় মেনে নিয়েছে। জাতীয় পতাকা পুড়িয়ে দেওয়ার সচিত্র খবরটি সামাজিক মাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে। অথচ প্রশাসনের পক্ষ থেকে এত বড় রাষ্ট্রদ্রোহিতার অপরাধটিকে সামনে আনা হচ্ছে না। এর অর্থ কী। রাষ্ট্রীয় প্রশাসনের দুর্বলতা, নাকি উদ্দেশ্যমূলকভাবে হেফাজতের বড় অপরাধকে ঢাকা দেওয়া। দুটোই জাতির জন্য মহাবিপদ সংকেত। গত কয়েক বছর ধরে দেখে আসছি বড় বড় সাম্প্রদায়িক ঘটনা ঘটে, শেষ হওয়ার পর পুলিশ ও প্রশাসনের কর্তারা এসে বাগাড়ম্বর করেন। রোগীর মৃত্যুর পর ডাক্তার এলে তাতে লাভ কী। প্রশাসনের সঙ্গে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের রাজনৈতিক সংগঠনেরও একই অবস্থা। ২৭ মার্চ ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হেফাজতের তান্ডবের সময় আওয়ামী লীগ এবং তার অঙ্গসংগঠনের নেতা-কর্মীদের কোথাও দেখা যায়নি। সব শেষ হওয়ার পর ব্রাহ্মণবাড়িয়া আওয়ামী লীগ সভাপতির বক্তব্যে চরম অসহায়ত্বের চিত্র ফুটে উঠেছে। অন্য রাজনৈতিক বড় পক্ষ তো সুযোগ পেলেই হেফাজত জামায়াতের সঙ্গে ঝাঁপিয়ে পড়তে সদা প্রস্তুত। হেফাজতের জাতীয় পতাকা পোড়ানোর অপরাধকে ঢাকা দেওয়ার জন্য বিএনপির সব বড় বড় নেতা বলছেন প্রতিবাদ করা সবার গণতান্ত্রিক অধিকার। যারা জাতীয় পতাকা পোড়ায় তাদের কি গণতান্ত্রিক অধিকার থাকতে পারে। ২০১৩ সালের ২৮ ফেব্রুয়ারি জামায়াত-শিবিরের জাতীয় পতাকা পোড়ানো এবং শহীদ মিনার ভেঙে দেওয়ার সচিত্র প্রতিবেদন সব মিডিয়ায় প্রকাশিত হওয়ার পরও বিএনপি প্রধান বেগম খালেদা জিয়া হুকুম দেন বিএনপির সব নেতা-কর্মী যেন জামায়াতের সঙ্গে যোগ দেয়। ২০১৩ সালের ৫ মে বাংলাদেশের রাজনীতির জন্য একটা কলঙ্কজনিত টার্নিং পয়েন্ট তৈরি হয়। সেদিন ঢাকার শাপলা চত্বরে হেফাজতের সমাবেশ, জ্বালাও-পোড়াও এবং আওয়ামী লীগ সরকারকে ফেলে দেওয়ার হুমকির সঙ্গে সরাসরি বিএনপি, জাতীয় পার্টি, জামায়াতসহ সব ধর্মীয় দল সর্বাত্মক সমর্থন দেয়। ওই দিন সন্ধ্যার পরপরই বিএনপির শীর্ষ নেত্রী হুকুম দেন ঢাকা শহরের সব নেতা-কর্মী যেন হেফাজতের সঙ্গে যোগ দেয়। কিন্তু সেদিন পুলিশের দক্ষতার কারণে স্বল্প প্রচেষ্টায় ওই সম্মিলিত দুরভিসন্ধি ব্যর্থ হয়। তারপর দ্রুতগতিতে বুড়িগঙ্গা দিয়ে অনেক জল গড়িয়েছে, যার পরিণতি রাষ্ট্র ও রাজনীতির জন্য ভালো হয়নি। শাপলা চত্বরের ঘটনার পরপরই ২০১৩ সালের জুন-জুলাই মাসে দেশের বড় চারটি সিটি করপোরেশনের নির্বাচন হয়। তাতে জামায়াত, হেফাজত, বিএনপি মিলে ওই চার সিটির ঘরে ঘরে গিয়ে মিথ্যাচার চালায় এই বলে যে, আওয়ামী লীগ সরকার গত ৫ মে ঢাকার শাপলা চত্বরে আলেম-উলেমা ও মুসল্লিদের হত্যা করেছে। আওয়ামী লীগের প্রার্থীকে ভোট দিলে দেশে ইসলাম ধর্ম থাকবে না। জামায়াত হেফাজতের মহিলারা বোরকা পরে ঘরে ঘরে গিয়ে সরল-সোজা, ধর্মের ব্যাপারে চরম দুর্বল মুসলমান গৃহবধূদের কোরআন শরিফ ধরিয়ে ওয়াদা করায় ইসলাম রক্ষায় তারা যেন বিএনপি প্রার্থীকে ভোট দেয়। যার ফলে দেখা গেল চারটি সিটিতে আওয়ামী লীগের সিটিং মেয়রগণ বিপুল উন্নয়নমূলক কাজ করার পরও নির্বাচনে হেরে গেল। তারপর বিএনপি-জামায়াত থেকে হেফাজতকে দূরে রাখার কৌশলে আওয়ামী লীগ যা যা করেছে, তার পরিণতিতে রাষ্ট্রীয় প্রশাসনের সব পর্যায়ের সর্বত্র এবং আওয়ামী লীগের জেলা, উপজেলা পর্যায়ে বিশাল সংশয় ও মানসিক দ্বন্দ্বের সৃষ্টি হয়েছে। ধর্মীয় উগ্রবাদ ও সাম্প্রদায়িকতা দমন এবং মোকাবিলায় কখন কী করবেন, আর কখন কী করবেন না, সেটি সময়মতো নির্ধারণ করতে পারছে না। সাম্প্রতিক সময়ের কতগুলো ঘটনাই তার প্রমাণ বহন করে। ২০১৩ সালের পর জেলা-উপজেলা পর্যায়ে আওয়ামী লীগের কমিটিতে গুরুত্বপূর্ণ পদ পেয়েছে জামায়াত-শিবির, বিএনপি ও ফ্রীডম পার্টির টাকাওয়ালা ব্যক্তিবর্গ। অর্থাৎ ঘরের মধ্যে এখন শত্রু অবস্থান করছে। এ বিষয়ে ২০১৯ সালের ২ নভেম্বর বাংলাদেশ প্রতিদিন এবং ২০১৮ সালের ৭ এপ্রিল কালের কণ্ঠের প্রথম পৃষ্ঠায় প্রধান হেডলাইনসহ কোন পর্যায়ে ওই বিভীষণরা কে কী পদ আওয়ামী লীগে দখল করেছে তার একটা তালিকাও প্রকাশিত হয়। তখন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেছিলেন, এদের বহিষ্কার করা হবে। কিন্তু কিছু হয়েছে বলে পত্রিকায় খবর দেখিনি। আলোচ্য ঘটনাসমূহের সঙ্গে আরও বহু কিছুর সম্মিলিত প্রভাবে মুক্তিযুদ্ধের আদর্শে নিবেদিত মানুষের কাছে আওয়ামী লীগের স্থানীয় নেতাদের গ্রহণযোগ্যতা আজ প্রশ্নবিদ্ধ। আওয়ামী লীগের নেতা, এমপি, মন্ত্রীদের বক্তব্য, বিবৃতি, বক্তৃতা নতুন প্রজন্মকে উদ্বুদ্ধ করতে পারছে না। জাতীয় জীবনের মৌলিক সমস্যা সমাধানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাফল্য অতুলনীয়। দেশে-বিদেশে তার গ্রহণযোগ্যতা ঈর্ষণীয়। বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতা যুদ্ধে জয়ী হয়েছিলেন। তখন আমেরিকার সরকার (জনগণ নয়) চীন ও সৌদি বলয় বাংলাদেশের বিরোধিতা করলেও সোভিয়েত ইউনিয়ন ও ভারতসহ বিশ্বের সংখ্যাগরিষ্ঠ রাষ্ট্র এবং জনগণ বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে ছিলেন। আজ আন্তর্জাতিক সমর্থনের জায়গায় শেখ হাসিনা বঙ্গবন্ধুকে ছাড়িয়ে গেছেন। তিনি আজ সৌদি বলয়, আমেরিকা, চীন, ভারত, রাশিয়া, জাপানসহ বিশ্বের সব বড় বড় রাষ্ট্রের সঙ্গে একই সঙ্গে বন্ধুত্বের সম্পর্ক অর্জন ও তা রক্ষা করে চলেছেন। বর্তমান বৈশ্বিক, বাস্তবতায় এটা অসাধারণ। কিন্তু দেশের অভ্যন্তরে রাষ্ট্রীয় প্রশাসন ও রাজনীতিতে ধর্মীয় অন্ধত্ব এবং সাম্প্রদায়িকতার প্রবল উপস্থিতি মুক্তিযুদ্ধের আদর্শকে টেকসই করার পথে বিষফোঁড়াসম প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করছে। দ্বিতীয়ত, মুক্তিযুদ্ধের আদর্শের একমাত্র ভরসাস্থল আওয়ামী  লীগের স্থানীয় পর্যায়ে আদর্শগত ও নৈতিক পদস্খলনের সুযোগ নিচ্ছে হেফাজত, জামায়াত ও বিএনপি। মুক্তিযুদ্ধের আদর্শের রাজনীতি আমাদের স্বাধীনতা দিয়েছে। বিশ্বের বুকে বাংলাদেশকে মর্যাদার আসনে অধিষ্ঠিত করেছে, উন্নয়ন ও সমৃদ্ধি দিয়েছে। আগামী প্রজন্মের জন্য বিশাল সম্ভাবনার দ্বার উন্মোচন করেছে। এই রাজনীতিকে হেফাজত, জামায়াত, বিএনপি পরাজিত করতে চায়। তাই মুক্তিযুদ্ধের রাজনীতিকে রক্ষা করার জন্য নতুন প্রজন্মের প্রতিটি ছেলেমেয়ে, একেকজনকে মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে মাঠে নেমে সক্রিয় ভূমিকা রাখতে হবে।

লেখক : রাজনৈতিক ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক।

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
ইউরোপের প্রতি সাত শিশু কিশোরের মধ্যে মানসিক সমস্যায় ভুগছেন একজন
ইউরোপের প্রতি সাত শিশু কিশোরের মধ্যে মানসিক সমস্যায় ভুগছেন একজন

১ সেকেন্ড আগে | জীবন ধারা

পথশয্যায় থাকা মানুষের মাঝে মশারি বিতরণ বসুন্ধরা শুভসংঘের
পথশয্যায় থাকা মানুষের মাঝে মশারি বিতরণ বসুন্ধরা শুভসংঘের

৩ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন হবে ঐতিহাসিক : ইসি সানাউল্লাহ
ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন হবে ঐতিহাসিক : ইসি সানাউল্লাহ

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

‘এরা নারীবাদী কথার অর্থই জানে না’
‘এরা নারীবাদী কথার অর্থই জানে না’

৮ মিনিট আগে | শোবিজ

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আদা চায়ের কার্যকারিতা
আদা চায়ের কার্যকারিতা

৩১ মিনিট আগে | জীবন ধারা

জাতীয় স্মৃতিসৌধে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা নিবেদন
জাতীয় স্মৃতিসৌধে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা নিবেদন

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

‘ধানের শীষ অধিকার, ন্যায়বিচার ও স্বাধীন মতপ্রকাশের প্রতীক’
‘ধানের শীষ অধিকার, ন্যায়বিচার ও স্বাধীন মতপ্রকাশের প্রতীক’

৪৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

৫৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কিশোরগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্রাণ গেল ২ ভাইয়ের
কিশোরগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্রাণ গেল ২ ভাইয়ের

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে ট্যাপেন্টাডলসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার
জয়পুরহাটে ট্যাপেন্টাডলসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এসএ টি-টোয়েন্টিতে না খেলার কারণ জানালেন তাইজুল
এসএ টি-টোয়েন্টিতে না খেলার কারণ জানালেন তাইজুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা
ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নেত্রীর বাসায় ককটেল নিক্ষেপ, গ্রেফতার ৪
ডাকসু নেত্রীর বাসায় ককটেল নিক্ষেপ, গ্রেফতার ৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ
দেশে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গৌহাটিতেও খেলতে পারবেন না রাবাদা
গৌহাটিতেও খেলতে পারবেন না রাবাদা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজও ১৪ ডিগ্রির ঘরে তেঁতুলিয়ার তাপমাত্রা
আজও ১৪ ডিগ্রির ঘরে তেঁতুলিয়ার তাপমাত্রা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচ্ছিন্ন দ্বীপে সহায়তার হাত বাড়াল বসুন্ধরা গ্রুপ
বিচ্ছিন্ন দ্বীপে সহায়তার হাত বাড়াল বসুন্ধরা গ্রুপ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে আজ যেসব কর্মসূচি রয়েছে
রাজধানীতে আজ যেসব কর্মসূচি রয়েছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীতে ভূমিকম্পে নিহত বাবা-ছেলের জানাজা সম্পন্ন
নরসিংদীতে ভূমিকম্পে নিহত বাবা-ছেলের জানাজা সম্পন্ন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিচারের দাবিতে এনসিপির কর্মসূচি আজ
দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিচারের দাবিতে এনসিপির কর্মসূচি আজ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাবির ঝুঁকিপূর্ণ ভবন দ্রুত সংস্কারের দাবি ছাত্রদলের
ঢাবির ঝুঁকিপূর্ণ ভবন দ্রুত সংস্কারের দাবি ছাত্রদলের

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দোকানপাট বন্ধ
শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দোকানপাট বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়
আজ ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজকের নামাজের সময়সূচি, ২২ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২২ নভেম্বর ২০২৫

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুদ্ধবিরতির পর থেকে ৬৭ ফিলিস্তিনি শিশু নিহত : জাতিসংঘ
যুদ্ধবিরতির পর থেকে ৬৭ ফিলিস্তিনি শিশু নিহত : জাতিসংঘ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন ম্যাচ নিষিদ্ধ লুইস দিয়াস
তিন ম্যাচ নিষিদ্ধ লুইস দিয়াস

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ
মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত
দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা