শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১২ এপ্রিল, ২০২১

কর্মক্ষেত্রে যৌন সহিংসতা : আমাদের করণীয়

মাহফুজা মালা
প্রিন্ট ভার্সন
কর্মক্ষেত্রে যৌন সহিংসতা : আমাদের করণীয়

স্বাধীনতা-পরবর্তী ৫০ বছরে বাংলাদেশে কর্মক্ষেত্রে ও শিক্ষাক্ষেত্রে নারীর অংশগ্রহণ বৃদ্ধি পেয়েছে অনেক। যদিও প্রাতিষ্ঠানিকভাবে শিক্ষিত একটি বড় জনশক্তি বিশেষ করে নারীরা এখনো আনুষ্ঠানিক/ প্রাতিষ্ঠানিক কর্মের সঙ্গে জড়িত নয়। নারীদের একটি বড় অংশ এখনো শুধুই মজুরিবিহীন গৃহস্থালি সেবামূলক কর্মের সঙ্গে জড়িত। আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থার (আইএলও) ২০১৯ সালের তথ্য অনুযায়ী, বাংলাদেশে কর্মক্ষেত্রে নারীর অংশগ্রহণের হার ৩৮ শতাংশ, যা পাকিস্তানে ২৩ শতাংশ।

বিবিএসের সর্বশেষ ২০১৬-১৭ সালের শ্রমশক্তি জরিপ অনুসারে এদেশের মোট শ্রমশক্তিতে ৪ কোটি ২২ লাখ পুরুষ আর নারী ১ কোটি ৮৭ লাখ। এই বিপুলসংখ্যক নারীর জন্য আমাদের কর্মক্ষেত্রগুলো কতটুকু নারীবান্ধব? কর্মক্ষেত্রে যৌন সহিংসতা/হয়রানি প্রতিরোধ এবং নারীবান্ধব কর্মপরিবেশ তৈরি করার ক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠানগুলোর কি কোনো ধরনের পদক্ষেপ নেওয়ার প্রয়োজনীয়তা আছে?-এই প্রশ্নগুলো বারবার উত্থাপিত হলেও অগ্রগতি খুবই হতাশাব্যঞ্জক।

কর্মক্ষেত্রে যদিও যে কোনো লিঙ্গের মানুষ যৌন সহিংসতার শিকার হতে পারে, তথাপি সমাজে বিদ্যমান লিঙ্গীয় বৈষম্যের কারণে নারীরাই কর্মক্ষেত্রে যৌন হয়রানি, যৌন সহিংসতা, শোষণ-নিপীড়ন ইত্যাদি নানান ধরনের সহিংসতার শিকার বেশি হয়ে থাকেন। কর্মক্ষেত্রে প্রায় ৩৬ শতাংশ নারী অনাকাক্সিক্ষত যৌন আচরণ, যৌন প্রস্তাব বা অন্যান্য ধরনের হয়রানি/সহিংসতার শিকার হয়ে থাকেন। (তথ্যসূত্র : অ্যাকশন এইড বাংলাদেশের গবেষণা)। বাস্তবে যদিও এই চিত্র ৫০%-এরও বেশি। কেননা শারীরিক, মৌখিক, মানসিক-বিভিন্নভাবে একজন নারী যৌন হয়রানির শিকার হতে পারেন। অথচ, অনেকে মনে করেন, একমাত্র ধর্ষণই হচ্ছে যৌন হয়রানি। কিন্তু কর্মস্থলে একজন নারীর সঙ্গে কী ব্যবহার করা হচ্ছে-কীভাবে তাকানো হচ্ছে, কথা বলা হচ্ছে, সেটাও অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ। একজন নারী শারীরিক ও মানসিকভাবেও যৌন হয়রানির শিকার হচ্ছেন। অনেক সময় অনেকে তাঁদের মুঠোফোনে অশালীন খুদে বার্তা পাঠাচ্ছে, গায়ে হাত দিয়ে কথা বলছে, এটাকে অনেকে যৌন হয়রানি মনেই করছেন না।

২০০৯ সালে ১৪ মে মহামান্য উচ্চ আদালত (সুপ্রিম কোর্ট) কর্মক্ষেত্র ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে যৌন হয়রানি প্রতিরোধ ও নারীর নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ১১টি সুস্পষ্ট নির্দেশনা দেয়। নির্দেশনায় সরকারি-বেসরকারি সব প্রতিষ্ঠানে যৌন হয়রানি প্রতিরোধে কমিটি গঠনের কথা বলা হয়েছে। অভিযোগ দেওয়ার ব্যবস্থা এবং তার নিষ্পত্তির ব্যবস্থার জন্য সুস্পষ্ট নির্দেশনা দেওয়া হয়। এ ছাড়াও সেখানে যৌন হয়রানি প্রতিরোধে পৃথক আইন করার কথা বলা হয়। কিন্তু এখন পর্যন্ত সে ধরনের কোনো আইন হয়নি। আবার এ বিষয়ে উচ্চ আদালত যে ১১টি নির্দেশনা দিয়েছিল সেগুলোও কোনো প্রতিষ্ঠান বাস্তবায়নের উদ্যোগ নেয়নি। প্রায় ৬৭ শতাংশ প্রতিষ্ঠান ওই কমিটির ব্যাপারেই জানে না (তথ্যসূত্র : অ্যাকশন এইড বাংলাদেশের গবেষণা)। আবার অনেক প্রতিষ্ঠানে অভিযোগ কমিটি থাকলেও বাস্তবে এর কার্যক্রম দেখা যায় না। এ ছাড়াও দেখা যায় যে, কোনো নারী যৌন সহিংসতার বা হয়রানির শিকার হলে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের সহযোগিতা ছাড়া অভিযোগ কমিটির কাছে অভিযোগ করা সম্ভব হয় না।

সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান অনেক সময় প্রতিষ্ঠানের ‘সুনাম’ রক্ষায় ঘটনা ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা করে। ভুক্তভোগী নারীকে নানান ধরনের জটিলতার মধ্য দিয়ে যেতে হয়। চাকরি হারানোর ভয়, সমাজে ‘ভিকটিম ব্লেম্মিং’-এর চর্চা, ঘটনা প্রমাণে ভুক্তভোগীর একক দায়ভার, সহকর্মীদের অবিশ্বাস, পারিপার্শ্বিক মানসিক ও সামাজিক নানা চাপ এড়াতে অনেক ভুক্তভোগী নারী অভিযোগ দায়ের করতে চান না। অভিযোগ প্রমাণের কাজটিও জটিল। যেমন : কর্মক্ষেত্রের লিফটে কোনো ঘটনা ঘটলে, সাক্ষ্যপ্রমাণের অভাব থাকলে অভিযোগ প্রমাণের কাজটা জটিল হয়ে যায়। অপরাধকারীও চতুরতার সঙ্গে এমন প্রেক্ষাপট বেছে নেন-যা প্রমাণ করা দুষ্কর। এগুলো আইনি অধিকার সুরক্ষার একটি বড় বাধা।

প্রতিটি প্রতিষ্ঠানে লিঙ্গীয় বৈষম্য দূরীকরণে লিঙ্গীয় সংবেদনশীল সার্বিক ব্যবস্থাপনা নীতিমালা থাকা আবশ্যক। যৌন সহিংসতা প্রতিরোধে আইন না হওয়া পর্যন্ত উচ্চ আদালতের নির্দেশনা অনুযায়ী কর্মক্ষেত্রে যৌন হয়রানি প্রতিরোধ আইন প্রণয়ন, কর্মক্ষেত্রে যৌন হয়রানি প্রতিরোধ কমিটি গঠন ইত্যাদি সংক্রান্ত নির্দেশনা বাস্তবায়ন করতে হবে। এ জন্য প্রয়োজন শূন্য সহনশীলতা (zero tolarance) নীতিমালা। যৌন হয়রানি প্রতিরোধ কমিটি, নিরাপত্তা কমিটিসহ সব ধরনের কমিটিতে কমপক্ষে ৫০% নারী প্রতিনিধি রাখা এবং কমিটির প্রধান নারী হওয়া জরুরি। এ ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় কর্তৃক যথাযথ তদারকি আবশ্যক।

নীতিমালা অনুযায়ী কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ, ঘটনা তদন্ত ইত্যাদি বিষয়ে এই সমস্ত যৌন হয়রানি প্রতিরোধ কমিটির সদস্যদের এবং প্রতিষ্ঠানের মানবসম্পদ ব্যবস্থাপনা কর্মীদের উচ্চগুণগতমানের দক্ষতা বৃদ্ধির নিয়মিত প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করতে হবে।

এ ছাড়াও কর্মীদের ইউনিয়ন/অ্যাসোসিয়েশন থাকা জরুরি বিশেষ করে নারীদের জন্য আলাদা প্ল্যাটফরম/ফোরাম-যাতে তারা নিজেদের অধিকার ও সুরক্ষা নিয়ে সংঘবদ্ধভাবে প্রতিষ্ঠানে ব্যবস্থাপকদের সঙ্গে আলোচনা বা দরকষাকষি করতে পারেন এবং প্রতিষ্ঠানে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতার নিশ্চিত করার জন্য একটি ‘প্রেসার গ্রুপ’ হিসেবে কাজ করতে পারেন।

ভুক্তভোগীকে দোষারোপ না করে প্রতিষ্ঠান ও সহকর্মীদের উচিত তাকে সহযোগিতা করা। এ বিষয়ে সংশ্লিষ্ট সবার দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তন করতে হবে। কর্মক্ষেত্রে যৌন হয়রানি বা যৌন সহিংসতা কী? কর্মক্ষেত্রে যৌন হয়রানি হলে কী করতে হবে-অভিযোগ দেওয়ার ব্যবস্থা এবং তার নিষ্পত্তির ব্যবস্থার জন্য সুস্পষ্ট নির্দেশনা কী? ইত্যাদি বিষয়ে নিয়মিত প্রশিক্ষণের মাধ্যমে সবার মধ্যে সচেতনতা বৃদ্ধি করতে হবে।

যৌন সহিংসতা প্রতিরোধে একই ধরনের প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে সমন্বয় ও সহযোগিতা বাড়ানো দরকার। অপরাধকারী যেন এক প্রতিষ্ঠান থেকে অন্য প্রতিষ্ঠানে গিয়ে পার না পেয়ে যেতে পারে, তার জন্য দরকার যথাযথ ও কার্যকর ‘রেফেরেন্স চেক’ ব্যবস্থা। কর্মী নিয়োগের সময় এটি যথাযথভাবে বাস্তবায়নে জোর দিতে হবে।

বাংলাদেশে শ্রমশক্তিতে নারীর অংশগ্রহণ অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি এবং মানব উন্নয়নে অবদান রাখলেও কর্মক্ষেত্রে লিঙ্গভিত্তিক কিংবা যৌন সহিংসতা কর্মক্ষেত্রের উৎপাদনশীলতা এবং প্রতিষ্ঠানের লক্ষ্যমাত্রা অর্জনকে ক্ষতিগ্রস্ত করছে। তাছাড়া, কর্মক্ষেত্রে সহিংসতা নারীর মর্যাদা এবং শারীরিক ও মানসিক কল্যাণে বাধা দেয়। টেকসই উন্নয়নে আন্তর্জাতিক এবং জাতীয় লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে নারীর জন্য বৈষম্যহীন, সহিংসতামুক্ত, নিরাপদ কর্মপরিবেশ অত্যাবশ্যক। যেখানে নারী একজন মানুষ হিসেবে তার কাক্সিক্ষত লক্ষ্যে কাজ করতে পারবেন-এটাই হোক সবার অঙ্গীকার।

লেখক : গবেষক ও উন্নয়নকর্মী।

এই বিভাগের আরও খবর
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বশেষ খবর
সিংড়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে সাহিত্য আসর
সিংড়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে সাহিত্য আসর

এই মাত্র | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বড় জয়ে বিশ্বকাপ নিশ্চিত করলো জার্মানি
বড় জয়ে বিশ্বকাপ নিশ্চিত করলো জার্মানি

৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জাতিসংঘের গাজা প্রস্তাব ফিলিস্তিনিদের অধিকার পূরণে ব্যর্থ : হামাস
জাতিসংঘের গাজা প্রস্তাব ফিলিস্তিনিদের অধিকার পূরণে ব্যর্থ : হামাস

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে ইয়াবার বিশাল চালান জব্দ
সিলেটে ইয়াবার বিশাল চালান জব্দ

৯ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

গেল ১০ মাসে রাজধানীতে ১৯৮ হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে : ডিএমপি
গেল ১০ মাসে রাজধানীতে ১৯৮ হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে : ডিএমপি

১২ মিনিট আগে | নগর জীবন

সুদানে গণহত্যা ও সহিংসতা অব্যাহত, জাতিসংঘের উদ্বেগ
সুদানে গণহত্যা ও সহিংসতা অব্যাহত, জাতিসংঘের উদ্বেগ

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

লি‌বিয়া থে‌কে দে‌শে ফি‌রলেন ১৭০ বাংলা‌দে‌শি
লি‌বিয়া থে‌কে দে‌শে ফি‌রলেন ১৭০ বাংলা‌দে‌শি

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

৩৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গীতে ৬ গুদাম ভস্মীভূত
টঙ্গীতে ৬ গুদাম ভস্মীভূত

৩৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সঙ্গে ‌‘মুখোমুখি’ আলোচনায় প্রস্তুত ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট মাদুরো
ট্রাম্পের সঙ্গে ‌‘মুখোমুখি’ আলোচনায় প্রস্তুত ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট মাদুরো

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ও জামায়াতের সঙ্গে ইসির সংলাপ বুধবার
বিএনপি ও জামায়াতের সঙ্গে ইসির সংলাপ বুধবার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফোনে ইন্টারনেটের গতি বাড়ানোর উপায়
ফোনে ইন্টারনেটের গতি বাড়ানোর উপায়

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

'রাশিয়ার ড্রোন হামলা মোকাবিলায় সক্ষম নয় ইউরোপ'
'রাশিয়ার ড্রোন হামলা মোকাবিলায় সক্ষম নয় ইউরোপ'

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের তাপমাত্রা আগামী সপ্তাহ থেকে ক্রমশ কমবে
দেশের তাপমাত্রা আগামী সপ্তাহ থেকে ক্রমশ কমবে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিষ্টি আলুর পুষ্টিগুণ
মিষ্টি আলুর পুষ্টিগুণ

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ার ড্রোন হামলা ঠেকানোর মতো সক্ষমতা ইউরোপের নেই : ইইউ
রাশিয়ার ড্রোন হামলা ঠেকানোর মতো সক্ষমতা ইউরোপের নেই : ইইউ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেসব উপকার পেতে খাবেন আনারস
যেসব উপকার পেতে খাবেন আনারস

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সাবেক মন্ত্রী রেজাউল করিমের ভাই গ্রেফতার
সাবেক মন্ত্রী রেজাউল করিমের ভাই গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাগরে ফের লঘুচাপের আভাস
সাগরে ফের লঘুচাপের আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেভাবে সামাজিক বাধা ভাঙছে ইরানের মেয়েরা
যেভাবে সামাজিক বাধা ভাঙছে ইরানের মেয়েরা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন সফররত নাগরিকদের সতর্ক করল জাপান
চীন সফররত নাগরিকদের সতর্ক করল জাপান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্ষণ মামলায় রনদীর গ্রেফতার
ধর্ষণ মামলায় রনদীর গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা
সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় গণবিয়ে আয়োজন করছে আরব আমিরাত
গাজায় গণবিয়ে আয়োজন করছে আরব আমিরাত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ
রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কবে আসছে এফ-৪৭?
কবে আসছে এফ-৪৭?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে টিএসসিতে মিষ্টি বিতরণ
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে টিএসসিতে মিষ্টি বিতরণ

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!
সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ