শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৯ এপ্রিল, ২০২১ আপডেট:

অতিথি কলাম

মিথ্যা বলিনি, শুধু সত্য প্রকাশে মিতব্যয়ী হয়েছি

বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক
প্রিন্ট ভার্সন
মিথ্যা বলিনি, শুধু সত্য প্রকাশে মিতব্যয়ী হয়েছি

উপরে লিখিত কথাগুলো অস্ট্রেলিয়ার এক আদালতে সাক্ষী দেওয়ার সময় বলেছিলেন সে সময়ের ব্রিটিশ মন্ত্রিপরিষদ সচিব রবার্ট আর্মস্ট্রং (পরে লর্ড আর্মস্ট্রং)। ১৯৮৬ সালে পিটার রাইট নামক এক অবসরপ্রাপ্ত ঊর্ধ্বতন ব্রিটিশ গোয়েন্দা কর্মকর্তা ‘স্পাই কেচার’ নামে এক পুস্তক প্রকাশ করতে চাইলে ব্রিটিশ সরকার প্রকাশনার বিরুদ্ধে  নিষেধাজ্ঞার মামলা করলে ব্রিটিশ আদালত নিষেধাজ্ঞা প্রদান করেন। ব্রিটিশ সরকারের দাবি ছিল এই বইটি প্রকাশিত হলে যুক্তরাজ্যের নিরাপত্তা বিঘিœত হবে। সবশেষে সর্বোচ্চ ব্রিটিশ আদালত হাউস অব লর্ডসও নিষেধাজ্ঞা বজায় রাখলে পিটার রাইট অস্ট্রেলিয়া থেকে বইটি প্রকাশ করতে চাইলে মন্ত্রিপরিষদ সচিব সেখানেও ব্রিটিশ সরকারের পক্ষে নিষেধাজ্ঞার মামলা করেন। সেখানে টার্নবুল নামক তরুণ এক ব্যারিস্টারের জেরার মুখে নাস্তানাবুদ হয়ে অনর্গল মিথ্যাচার শুরু করেন মন্ত্রিপরিষদ সচিব। ব্যারিস্টার টার্নবুল তখন ব্রিটিশ মন্ত্রিপরিষদ সচিব মিথ্যা বলছেন কি না জিজ্ঞেস করলে সচিব উপরে লেখা মন্তব্য করে বিশ্বময় হাসির পাত্রে পরিণত হয়েছিলেন। অস্ট্রেলিয়ান আদালতও মন্ত্রিপরিষদ সচিবকে মিথ্যাচারী আখ্যায়িত করে তিরস্কার করেন এবং ব্রিটিশ সরকারের বিরুদ্ধে রায় প্রদান করেন। মিথ্যা সাক্ষী দেওয়ার অভিযোগে আদালত তাকে শাস্তি দেওয়ার কথাও ভেবেছিলেন। দেশে ফেরার পরও আর্মস্ট্রং সাহেব কঠোর সমালোচনায় পড়েন, যার ফলে তিনি ওই পদ থেকে সরে পড়তে বাধ্য হয়েছিলেন। অবশ্য প্রধানমন্ত্রীর আস্থাভাজন ছিলেন বলে তাকে লর্ডসভার সদস্য করা হয়েছিল।

ধর্ম ব্যবসায়ী মামুনুল হক বলেছে, স্ত্রীকে সন্তুষ্ট করতে সত্য গোপন করা, অর্থাৎ সোজা কথায় মিথ্যা বলা ধর্ম স্বীকৃত। এ কথা শুনে আর্মস্ট্রং সাহেবের উক্তিটির কথাই মনে পড়ল। ইংরেজি ভাষায় একটি প্রবাদ আছে, ‘সব জ্ঞানী লোক একইভাবে চিন্তা করে।’ অর্মস্ট্রং সাহেবের মতো একজন অতিপ্রাজ্ঞ ব্যক্তির সঙ্গে অতি নগণ্য ধর্মব্যবসায়ী মামুনুল হকের তুলনা করে চরম অর্বাচীনদের তালিকাভুক্ত হতে চাই না। তবে এক জায়গায় তাদের মিল অনস্বীকার্য-উভয়ই আত্মস্বীকৃত মিথ্যাচারী।

ধর্ম বিষয়ে আমার জ্ঞান অতি সামান্য। তবে ব্যারিস্টারি পড়ার সময় ঐচ্ছিক বিষয় হিসেবে ইসলামিক আইন পড়েছিলাম। কারণ সে বিষয়ে পাস করা সহজ বলেই সবাই ভাবতেন। ওই বিষয়টি পড়ার জন্য দুজন বিশ্বখ্যাত মুসলিম আইন বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক কুলসন এবং এন্ডারসনের ছাত্র হওয়ার সুযোগে সেই শাস্ত্র কিছুটা শিখতে পেরেছিলাম, যা পরবর্তীকালে যুক্তরাজ্য ইমিগ্রেশন অ্যাডভাইজরি সার্ভিসে চাকুরিকালে বেশ কাজে এসেছিল। উপরন্তু ছোটবেলা থেকে এটুকু জানার সুযোগ হয়েছে যে সেমাটিক ধর্মসমূহ যথা ইসলাম, খ্রিস্ট এবং ইহুদি ধর্ম ছাড়াও প্রাচীন হিন্দু, বৌদ্ধ, জৈন, শিখ, জরাস্ট্রিয়ান এবং কনফুসিয়াস প্রবর্তিত ধর্মসমূহেও সত্য বলার ওপর গুরুত্ব আরোপ করা হয়েছে। হিন্দু ধর্মও বলে, ‘যাহা সত্য তাহাই ভগবান, তাহাই সুন্দর।’

সে অর্থে মামুনুল হকের ফরমান নিশ্চয় ইসলাম ধর্ম বিরোধিতার শামিল। কেননা ইসলাম ধর্ম কোথাও বলে না কখনো মিথ্যার আশ্রয় নেওয়া যায়। বরং ইসলামিক ইতিহাস বলছে, পয়গম্বর ও ধর্মগুরুগণ কঠিন অবস্থার মধ্যেও সত্যকে বিসর্জন দেননি। মামুনুল হক অবশেষে সত্য স্বীকার করে সেসব ধর্মব্যবসায়ীর মুখে চুনকালি দিল যারা মামুনুল হক এবং তার সত্যিকার স্ত্রী আমেনা তৈয়বার টেলিফোন আলাপ ভুয়া বলে প্রচারণা চালাচ্ছিল। এই সত্য স্বীকারের কারণে মামুনুল হক শুধু ধর্মীয়ভাবেই পাপী হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়নি বরং অনেকগুলো অপরাধেরও আসামি হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে।

আসল স্ত্রী আমেনা তৈয়বার সঙ্গে ফোনালাপ প্রামাণ করে যে, ঝর্ণা আসলে শহীদুল ইসলামের স্ত্রী। কেননা ঝর্ণা শহীদুলের বর্তমান স্ত্রী, কেননা ঝর্ণা শহিদুলের প্রাক্তন স্ত্রী এ কথা মামুনুল বলেনি। মামুনুল আমেনাকে এই পরামর্শ দিয়েছিল আমেনাও যেন একইভাবে মিথ্যাচার প্রচার করে। মামুনুল আরও বলেছিল, পরিস্থিতির চাপে তাকে মিথ্যা বলতে হয়েছে। দন্ডবিধি অনুযায়ী অন্য স্ত্রীর সঙ্গে পরকীয়া সম্পর্কের সাজা পাঁচ বছর কারাদন্ড এবং অর্থদন্ড। তবে মহিলার স্বামীকেই বাদী হতে হয়। কোনো পুরুষ কোনো নারীকে এই মর্মে ভুল বুঝিয়ে যে সে নারী তার স্ত্রী, তার সঙ্গে দৈহিক সম্পর্ক করে তাহলে সেই পুরুষের দশ বছর পর্যন্ত কারাদন্ড এবং অর্থদন্ড হতে পারে। কোনো পুরুষ কোনো বিবাহিত নারীর সঙ্গে দৈহিক সম্পর্ক করার জন্য সে নারীকে ফুঁসলিয়ে নিয়ে গেলে তার সাজা দশ বছরের কারাদন্ড এবং অর্থদন্ড। পারিপার্শ্বিক ঘটনা বলছে মামুনুল এই দুটি অপরাধই করে থাকতে পারে। যে অপরাধটি মামুনুল হক করেছে বলে অনেকটা দৃঢ়তার সঙ্গে বলা যায় সেটির কথা দন্ডবিধির ৪৯৬ ধারায় রয়েছে। এতে বলা হয়েছে কোনো ব্যক্তি কোনো বৈধ বিয়ের মাধ্যম ছাড়াই ভুয়া বিয়ের আয়োজন করলে তার সাজা সাত বছর কারাদন্ড এবং অর্থদন্ড। প্রমাণিত ঘটনা বলছে মামুনুল ঝর্ণাকে কাবিনের মাধ্যমে বৈধ বিয়ে করেনি। কিন্তু একটি ভুয়া বিয়ের ঘটনা ঘটিয়েছে। তাই এ ধারায় তার সাজা অনেকটাই নিশ্চিত।

মামুনুল হক এবং তার অনুসারী ধর্মব্যবসায়ীরা বলছে আইনে একাধিক বিয়ের বিধান রয়েছে এবং বর্তমান স্ত্রীর অনুমতি পেলেই অধিক বিয়ে করা যায়। দুটো কথাই অসত্য এবং ভুল। ১৯৬১ সালে যেসব কারণে মোল্লাদের প্রবল প্রতিরোধ উপেক্ষা করে আইয়ুব খান মুসলিম পারিবারিক আইন অধ্যাদেশ জারি করেছিলেন, তার অন্যতম ছিল বহু বিবাহ রোধ করা। সেই অধ্যাদেশের ৬ ধারা অনুযায়ী কোনো পুরুষ তাদের বিয়ের স্থায়িত্বকালে অধিক বিয়ে করতে চাইলে তাকে আরবিট্রেশন কাউন্সিলের অনুমতি নিতে হয়। আরবিট্রেশন কাউন্সিল অনুমতি দেবে না যদি (১) স্বামী দেখাতে না পারে তার পূর্বতন স্ত্রী সম্মতি দিয়েছে (২) বিয়ের প্রয়োজন আছে এবং (৩) বিয়ের পক্ষে যৌক্তিকতা আছে। অর্থাৎ শুধু বর্তমান স্ত্রীর সম্মতি দেখালেই চলবে না, এও দেখাতে হবে যে অধিক বিয়ের প্রয়োজন আছে, এবং অধিক বিয়ে যৌক্তিক। সোজাকথায় মামুনুল যে তথাকথিত মানবিক বিয়ের কথা বলেছে তার ভিত্তিতে আরবিট্রেশন কাউন্সিল অনুমতি দিতে পারে না। বিয়ের প্রয়োজনীয়তা এবং যৌক্তিকতা উভয়ই অবশ্যই দেখাতে হবে। আর অনুমতি দেওয়ার এখতিয়ার একান্তই আরবিট্রেশন কাউন্সিলের, বর্তমান স্ত্রীর এ ধরনের কোনো এখতিয়ার নেই। সে শুধু সম্মতি প্রকাশ করার মালিক যে বিষয়টি উপরোল্লিখিত অন্য দুটি বাধ্যতামূলক বিষয়ের সঙ্গে বিবেচনায় নিয়ে আরবিট্রেশন কাউন্সিলকে সিদ্ধান্ত নিতে হয় যে অতিরিক্ত বিয়ের অনুমতি দেওয়া যায় কি না। কোনো পুরুষ এই বিধান লঙ্ঘন করে অধিক বিয়ে করলে এক বছর কারাদন্ড এবং অর্থদন্ড হতে পারে। তদুপরি তার অধিক বিয়ে নিবন্ধন করা যাবে না। ১৯৭৪ সালের বিবাহ ও তালাক নিবন্ধন আইন অনুযায়ী প্রতিটি বিয়ে নিবন্ধন করা বাধ্যতামূলক। নয়তো তিন মাসের কারাদন্ড এবং দর্থদন্ড।

১৯৬১ সালের পর আর তিন তালাক ঘোষণার মাধ্যমে তালাক হয় না। বৈধ এবং কার্যকর তালাক করতে হলে অবশ্যই ১৯৬১ সালের অধ্যাদেশের ৭ ধারার বিধান মেনে তা না করলে কোনো তালাকই কার্যকর হয় না। যার অর্থ এই যে, কোনো মহিলা ৭ ধারা মেনে তালাক না দিয়ে পুনরায় বিয়ে করলে সে এবং তার নব বিবাহিত অবৈধ স্বামীর সাত বছর পর্যন্ত কারাদন্ড হতে পারে। ঝর্ণা বা শহিদুল ৭ ধারা মেনে তালাক দিয়েছে কি না সেটি সম্পূর্ণ অস্পষ্ট। যদি অনুসরণ না করে পরে মামুনুলকে বিয়ে করে থাকে তাহলে উভয়েই সাত বছরের জন্য দন্ডিত হতে পারে।

সম্প্রতি ঝর্ণার স্বীকৃত পুত্র আবদুর রহমান এমন একটি ডায়েরি নিয়ে গণমাধ্যমে হাজির হয়েছেন যেটিকে তিনি তার মাতা ঝর্ণার ডায়েরি বলে দাবি করছেন। ডায়েরির মালিকানা এখনো প্রতিষ্ঠিত নয়। যদি এটি সত্যি ঝর্ণার ডায়েরি হয়ে থাকে তাহলে এতে যা লেখা আছে তার কারণে মামুনুলের ফাঁসি পর্যন্ত হতে পারে, কেননা এতে লেখা আছে মামুনুল ঝর্ণাকে বিয়ের প্রতিশ্রুতি দিয়ে তার সঙ্গে দৈহিক সম্পর্ক করেও বিয়ে করেনি। নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে এ ধরনের ঘটনা ধর্ষণের সংজ্ঞাভুক্ত বিধায় মামুনুল ধর্ষণেরও অপরাধী হতে পারে, যার সর্বোচ্চ সাজা এখন মৃত্যুদন্ড। ডায়েরির মালিকানা প্রমাণিত না হলেও যে বিষয়টি প্রমাণিত তা হলো মামুনুল এবং ঝর্ণা এক বাড়িতে বাস করে না। যে ঘটনা বহু প্রশ্নের জন্ম দিতে বাধ্য এবং উপস্থাপিত ডায়েরিতে যা লেখা রয়েছে তাও সমর্থন করে বৈকি, কেননা মামুনুল হক ঝর্ণাকে প্রতারিত করে তার সঙ্গে দৈহিক সম্পর্ক করে যাচ্ছে বলে যে দাবির কথা বলা আছে দুজনের দুই বাড়িতে বসবাস সে দাবিকে বহুলাংশে সমর্থন করে। আর একটি প্রমাণিত সত্য হলো এই যে, মামুনুল তার সঙ্গী মহিলার বিষয়ে মিথ্যা তথ্য দিয়ে অর্থাৎ প্রতারণার মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট রুমের চাবি এবং দখল প্রদান করতে রিসোর্ট মালিককে প্ররোচিত করেছিল যে কারণে সে দন্ডবিধির ৪১৭, ৪১৯ এবং ৪২০ ধারায় অপরাধ করেছে কি না সেটাও বিবেচনার বিষয় বটে। ৪২০ ধারা অপরাধের সাজা সাত বছর কারাদন্ড এবং অর্থদন্ড। সন্তানরা যাতে আদর্শ মানুষ হিসেবে বেড়ে ওঠে সেই প্রত্যাশা নিয়েই বহু পিতামাতা সন্তানদের মাদরাসায় পাঠায়। অথচ মাদরাসায় তারা শিক্ষা পায় মামুনুলদের মতো স্বীকৃত মিথ্যাচারী, পাপী এবং আইনের দৃষ্টিতে বহু অপরাধীর কাছ থেকে। মামুনুল হক একাই এই দলভুক্ত নয়-এতে রয়েছে আরও অনেক ধর্মব্যবসায়ী, পাপী এবং আইনের দৃষ্টিতে অপরাধী। প্রতিদিন পত্রিকা খুললেই দেখা যায় মাদরাসা শিক্ষক ছাত্রদের বলাৎকার করেছে। সুতরাং সরলমনা পিতা-মাতাকে যেমন সাবধান হতে হবে, রাষ্ট্রকেও নিশ্চিত করতে হবে অবুঝ ছেলেমেয়েরা যেন এসব পাপী, অপরাধীদের দ্বারা মিথ্যাচার, পাপাচার এবং অপরাধ জগতের সদস্যে পরিণত না হয়। এ ছাড়াও মামুনুলের মতো পাপী, অপরাধীরা হাজার হাজার সরলমনা জনতার উদ্দেশে এ ধরনের মিথ্যাচার, পাপ এবং অপরাধের কথা ছড়িয়ে সমাজকে কলুষিত করছে, পাপের এবং অপরাধের বাণী ছড়িয়ে বেড়াচ্ছে। তারা ধর্মের আসল বাণী, মঙ্গলের বাণী, ন্যায়ের বাণী, সততার বাণী, সম্প্রীতির বাণী, ভ্রাতৃত্বের বাণী প্রচার করছে না। হিংসা এবং ঘৃণার বাণী প্রচার করে সমাজের যে ক্ষতি করছে সেটি বন্ধ করার দায়িত্ব একান্তই রাষ্ট্রের। তারা প্রতিনিয়ত ওয়াজের নামে যেসব অপরাধ করে বেড়াচ্ছে তার বিরুদ্ধে শাস্তির বিধান থাকা সত্ত্বেও এসব ধর্মব্যবসায়ীরা আইনকে মোটেও তোয়াক্কা করছে না। ওয়াজ নামক ব্যবসা যে অতি সহজে অধিক মুনাফা অর্জনের এক উত্তম পন্থা ধর্ম ব্যবসায়ীদের চালচলনই তার প্রমাণ। প্রতিটি ওয়াজ থেকে সরলমনা শ্রোতাদের অনেকটা ব্ল্যাকমেল করে ধর্মব্যবসায়ীরা শ্রোতাদের বাধ্য করছে অকাতরে পয়সা দিতে। অথচ ধর্মের বক্তৃতা দিয়ে এভাবে বাধ্য করে বা চুক্তি করে পয়সা আদায় করা ইসলামে নিষিদ্ধ। তারা এমনকি উচ্চবিত্ত মানুষের চেয়েও অধিক বিলাসবহুল জীবনযাপন করে, গমন করে হেলিকপ্টারযোগে যেগুলো সবার কাছে দৃশ্যমান। এসব ঘটনা প্রমাণ করে এই ধর্মব্যবসায়ীরা সরলমনা মানুষকে বিভ্রান্ত করে তাদের থেকে অন্যায়ভাবে পয়সা লুটিয়ে নিয়ে এত অল্প শ্রমের দ্বারা এত লাভজনক ব্যবসা করে প্রমাণ করছে এত অল্প শ্রমের দ্বারা এত লাভজনক দ্বিতীয় কোনো ব্যবসা দেশে আর কোনোটিই নেই। তদুপরি তাদের আয়ের ওপর দেওয়া হয় না কোনো আয়কর।  সময় হয়েছে তাদের আয়ের উৎস তদন্তের মাধ্যমে বের করা।

        লেখক : আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি।

এই বিভাগের আরও খবর
মূল্যস্ফীতি ও কর্মহীনতা
মূল্যস্ফীতি ও কর্মহীনতা
ফল বিপর্যয়
ফল বিপর্যয়
কোথায় হারাল সেই কাচারিঘরগুলো
কোথায় হারাল সেই কাচারিঘরগুলো
ঘুম থেকে জেগে মুমিনের করণীয়
ঘুম থেকে জেগে মুমিনের করণীয়
প্রয়োজন প্রযুক্তির দায়িত্বশীল ব্যবহার
প্রয়োজন প্রযুক্তির দায়িত্বশীল ব্যবহার
ঐক্য ও সংগ্রামী চেতনার বিকাশ চাই
ঐক্য ও সংগ্রামী চেতনার বিকাশ চাই
রাজপথে শিক্ষকরা
রাজপথে শিক্ষকরা
জাতীয় সনদ
জাতীয় সনদ
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
নতুন ট্যারিফ
নতুন ট্যারিফ
গুদাম-গার্মেন্টে আগুন
গুদাম-গার্মেন্টে আগুন
সর্বশেষ খবর
ঘুম থেকে জেগে মুমিনের করণীয়
ঘুম থেকে জেগে মুমিনের করণীয়

২৭ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ঐক্য ও সংগ্রামী চেতনার বিকাশ চাই
ঐক্য ও সংগ্রামী চেতনার বিকাশ চাই

৩২ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

জাতীয়ভাবে লালন উৎসব পালন অব্যাহত থাকবে : ফারুকী
জাতীয়ভাবে লালন উৎসব পালন অব্যাহত থাকবে : ফারুকী

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন খালেদা জিয়া
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন খালেদা জিয়া

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সূর্য হঠাৎ অদৃশ্য হয়ে গেলে কী পরিণতি হবে পৃথিবীর!
সূর্য হঠাৎ অদৃশ্য হয়ে গেলে কী পরিণতি হবে পৃথিবীর!

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

এফএও মহাপরিচালকের সঙ্গে কৃষি উপদেষ্টার বৈঠক
এফএও মহাপরিচালকের সঙ্গে কৃষি উপদেষ্টার বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিস্তা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নের দাবিতে জবিতে মশাল মিছিল
তিস্তা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নের দাবিতে জবিতে মশাল মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলা একাডেমিতে ৮ম বাংলাদেশ মার্কেটিং ডে উদযাপিত
বাংলা একাডেমিতে ৮ম বাংলাদেশ মার্কেটিং ডে উদযাপিত

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাজধানীতে বিএনপির ব্যতিক্রমী মিছিল
রাজধানীতে বিএনপির ব্যতিক্রমী মিছিল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ক্রিকেটে আসছে নতুন ফরম্যাট 'টেস্ট টোয়েন্টি'
ক্রিকেটে আসছে নতুন ফরম্যাট 'টেস্ট টোয়েন্টি'

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিরক্ত হয়ে যোগাযোগ বন্ধ করেছে এলিয়েনরা, বিজ্ঞানীদের নতুন ধারণা
বিরক্ত হয়ে যোগাযোগ বন্ধ করেছে এলিয়েনরা, বিজ্ঞানীদের নতুন ধারণা

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

টাইগারদের বিপক্ষে ম্যাচের আগে আত্মবিশ্বাসী ড্যারেন সামি
টাইগারদের বিপক্ষে ম্যাচের আগে আত্মবিশ্বাসী ড্যারেন সামি

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডেমরায় ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও গণসংযোগ নবীউল্লাহ নবীর
ডেমরায় ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও গণসংযোগ নবীউল্লাহ নবীর

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সালাহউদ্দিনের মাথায় ছাতা ধরে প্রশংসিত মির্জা ফখরুল
সালাহউদ্দিনের মাথায় ছাতা ধরে প্রশংসিত মির্জা ফখরুল

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ধানমন্ডি আইডিয়ালে জিপিএ-৫ কমেছে, পাসের হারও নিম্নগামী
ধানমন্ডি আইডিয়ালে জিপিএ-৫ কমেছে, পাসের হারও নিম্নগামী

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুবিন গার্গের মৃত্যু: সিঙ্গাপুর পুলিশের প্রাথমিক তদন্তে সন্দেহজনক কিছু মেলেনি
জুবিন গার্গের মৃত্যু: সিঙ্গাপুর পুলিশের প্রাথমিক তদন্তে সন্দেহজনক কিছু মেলেনি

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মৃত ব্যক্তির আঙুলের ছাপ ব্যবহার করে অভিনব জালিয়াতি
মৃত ব্যক্তির আঙুলের ছাপ ব্যবহার করে অভিনব জালিয়াতি

৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মানসিক চাপ ও উদ্বেগ কমাতে ৭টি প্রাকৃতিক টনিক
মানসিক চাপ ও উদ্বেগ কমাতে ৭টি প্রাকৃতিক টনিক

৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেয়ার সুযোগ নেই : ইসি আনোয়ারুল
এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেয়ার সুযোগ নেই : ইসি আনোয়ারুল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্রিতে অটোগ্রাফ দেয়া বন্ধ করছেন ইয়ামাল!
ফ্রিতে অটোগ্রাফ দেয়া বন্ধ করছেন ইয়ামাল!

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা সিটিতে ইয়োসো বাংলাদেশের ষষ্ঠ আউটলেটের বর্ণিল উদ্বোধন
বসুন্ধরা সিটিতে ইয়োসো বাংলাদেশের ষষ্ঠ আউটলেটের বর্ণিল উদ্বোধন

৪ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বেগম খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল : ডা. জাহিদ
বেগম খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল : ডা. জাহিদ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি ক্ষমতায় এলে কৃষক-শ্রমিকদের অগ্রাধিকার দেওয়া হবে
বিএনপি ক্ষমতায় এলে কৃষক-শ্রমিকদের অগ্রাধিকার দেওয়া হবে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীকে বিভাগ ঘোষণার দাবিতে সড়ক অবরোধ
নোয়াখালীকে বিভাগ ঘোষণার দাবিতে সড়ক অবরোধ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় নারীকে গলা কেটে হত্যা
কুমিল্লায় নারীকে গলা কেটে হত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাস-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে প্রাণ গেল যুবকের
বাস-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে প্রাণ গেল যুবকের

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা বাস্তবায়নে কাজ করার অঙ্গীকার কণ্ঠশিল্পী মনির খানের
৩১ দফা বাস্তবায়নে কাজ করার অঙ্গীকার কণ্ঠশিল্পী মনির খানের

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনজিওকর্মীর মরদেহ উদ্ধার
এনজিওকর্মীর মরদেহ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রামুতে ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু
রামুতে ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‌‍সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে ইলেক্টেড সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করতে চাই : ধর্ম উপদেষ্টা
‌‍সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে ইলেক্টেড সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করতে চাই : ধর্ম উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
মালিবাগে সেই ৫০০ ভরি স্বর্ণ চুরির রহস্য উদঘাটন, গ্রেফতার ৪
মালিবাগে সেই ৫০০ ভরি স্বর্ণ চুরির রহস্য উদঘাটন, গ্রেফতার ৪

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কী বলা হয়েছে জুলাই সনদের অঙ্গীকারনামায়
কী বলা হয়েছে জুলাই সনদের অঙ্গীকারনামায়

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংশোধন করা হলো জুলাই সনদ অঙ্গীকারনামার পঞ্চম দফা
সংশোধন করা হলো জুলাই সনদ অঙ্গীকারনামার পঞ্চম দফা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাকুসতে ছাত্রদলের প্যানেলে থেকে একমাত্র বিজয়ী ফুটবলার নার্গিস
রাকুসতে ছাত্রদলের প্যানেলে থেকে একমাত্র বিজয়ী ফুটবলার নার্গিস

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভিপি-এজিএস শিবিরের মোস্তাকুর-সালমান, জিএস আম্মার
ভিপি-এজিএস শিবিরের মোস্তাকুর-সালমান, জিএস আম্মার

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুলাই সনদের ৫ নম্বর দফা সংশোধনের প্রস্তাব সালাহউদ্দিন আহমদের
জুলাই সনদের ৫ নম্বর দফা সংশোধনের প্রস্তাব সালাহউদ্দিন আহমদের

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে আবাসিক হোটেল থেকে চার তরুণ-তরুণী আটক
সিলেটে আবাসিক হোটেল থেকে চার তরুণ-তরুণী আটক

১৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নেত্রকোনায় প্রধান শিক্ষকের রহস্যজনক মৃত্যু, স্ত্রী গ্রেফতার
নেত্রকোনায় প্রধান শিক্ষকের রহস্যজনক মৃত্যু, স্ত্রী গ্রেফতার

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর লাশ দেখতে গিয়ে নিরাপত্তাবাহিনীর গুলিতে নিহত ৪
কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর লাশ দেখতে গিয়ে নিরাপত্তাবাহিনীর গুলিতে নিহত ৪

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএস অফিসারের ঘরে ‘টাকার পাহাড়’
আইপিএস অফিসারের ঘরে ‘টাকার পাহাড়’

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকসু নির্বাচনে কোন পদে কারা জয়ী
রাকসু নির্বাচনে কোন পদে কারা জয়ী

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভেনেজুয়েলায় অভিযান চালাতে সিআইএ’কে অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় অভিযান চালাতে সিআইএ’কে অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের জন্য রাজনৈতিক দলগুলোকে বসে সনদ করার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
নির্বাচনের জন্য রাজনৈতিক দলগুলোকে বসে সনদ করার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ নেয় ২৫ দল
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ নেয় ২৫ দল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান শুরু
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান শুরু

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘জুলাই যোদ্ধা’দের সঙ্গে পুলিশের ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া
‘জুলাই যোদ্ধা’দের সঙ্গে পুলিশের ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বাক্ষরিত হলো ঐতিহাসিক ‘জুলাই জাতীয় সনদ’
স্বাক্ষরিত হলো ঐতিহাসিক ‘জুলাই জাতীয় সনদ’

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে তিন বাংলাদেশিকে পিটিয়ে হত্যায় ঢাকার তীব্র নিন্দা
ভারতে তিন বাংলাদেশিকে পিটিয়ে হত্যায় ঢাকার তীব্র নিন্দা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রায় ১৭ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে সিইপিজেডের আগুন, ধসে গেছে ভবনের ছাদ
প্রায় ১৭ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে সিইপিজেডের আগুন, ধসে গেছে ভবনের ছাদ

১৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

স্থায়ী যুদ্ধবিরতির বল ‘আফগান তালেবানের কোর্টে’: পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী
স্থায়ী যুদ্ধবিরতির বল ‘আফগান তালেবানের কোর্টে’: পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকসুতে বিজয়ী হলেন জুলাই আন্দোলনে চোখ হারানো দ্বীপ মাহবুব
রাকসুতে বিজয়ী হলেন জুলাই আন্দোলনে চোখ হারানো দ্বীপ মাহবুব

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেয়ার সুযোগ নেই : ইসি আনোয়ারুল
এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেয়ার সুযোগ নেই : ইসি আনোয়ারুল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জঙ্গলে বিমান বিধ্বস্ত, আরোহী সকলেই নিহত
জঙ্গলে বিমান বিধ্বস্ত, আরোহী সকলেই নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজনৈতিক দলগুলোকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
রাজনৈতিক দলগুলোকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের ট্রফি উন্মোচন
বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের ট্রফি উন্মোচন

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শনিবার যে কয়েকটি এলাকায় থাকছে না বিদ্যুৎ
শনিবার যে কয়েকটি এলাকায় থাকছে না বিদ্যুৎ

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাজধানীতে বিএনপির ব্যতিক্রমী মিছিল
রাজধানীতে বিএনপির ব্যতিক্রমী মিছিল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সবজির দাম আকাশছোঁয়া
সবজির দাম আকাশছোঁয়া

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আড়াল থেকে কাঞ্চনকে দেখেছিলেন চম্পা
আড়াল থেকে কাঞ্চনকে দেখেছিলেন চম্পা

শোবিজ

পাসপোর্টেও লেখা আছে আমি ম্যারিড : মাহি
পাসপোর্টেও লেখা আছে আমি ম্যারিড : মাহি

শোবিজ

জন্মের খাটটি সংরক্ষণে রেখেছেন জয়া
জন্মের খাটটি সংরক্ষণে রেখেছেন জয়া

শোবিজ

নায়িকার চোখের আয়নায় দাড়ি কাটছে নায়ক
নায়িকার চোখের আয়নায় দাড়ি কাটছে নায়ক

শোবিজ

কালো মাটির উইকেট দেখে বিস্মিত স্যামি
কালো মাটির উইকেট দেখে বিস্মিত স্যামি

মাঠে ময়দানে

প্রেমের দেবী মধুবালা
প্রেমের দেবী মধুবালা

শোবিজ

শেজাদের নেতৃত্বে বসুন্ধরার জয়
শেজাদের নেতৃত্বে বসুন্ধরার জয়

মাঠে ময়দানে

মিরাজদের ঘুরে দাঁড়ানোর সিরিজ
মিরাজদের ঘুরে দাঁড়ানোর সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা কিংস অ্যাকাডেমি টুর্নামেন্ট উদ্বোধন
বসুন্ধরা কিংস অ্যাকাডেমি টুর্নামেন্ট উদ্বোধন

মাঠে ময়দানে

আয়ের শীর্ষে রোনালদো
আয়ের শীর্ষে রোনালদো

মাঠে ময়দানে

নারী ফুটবলারদের প্রস্তুতি ক্যাম্প
নারী ফুটবলারদের প্রস্তুতি ক্যাম্প

মাঠে ময়দানে

ফিফায় এক ধাপ উন্নতি হামজাদের
ফিফায় এক ধাপ উন্নতি হামজাদের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভগ্যচক্র
আজকের ভগ্যচক্র

আজকের রাশি

ঐতিহাসিক জুলাই সনদ স্বাক্ষর
ঐতিহাসিক জুলাই সনদ স্বাক্ষর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী সাবেক প্রতিমন্ত্রীসহ চারজন
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী সাবেক প্রতিমন্ত্রীসহ চারজন

নগর জীবন

জনগণের সঙ্গে প্রতারণা হচ্ছে
জনগণের সঙ্গে প্রতারণা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেওয়ার সুযোগ নেই
এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেওয়ার সুযোগ নেই

নগর জীবন

নির্বাচনে বাধা সৃষ্টি করতে চায় একটি মহল
নির্বাচনে বাধা সৃষ্টি করতে চায় একটি মহল

নগর জীবন

আবাসিক হোটেল থেকে আটক চার
আবাসিক হোটেল থেকে আটক চার

নগর জীবন

চট্টগ্রামে সিএইচসিপিদের মানববন্ধন
চট্টগ্রামে সিএইচসিপিদের মানববন্ধন

খবর

পরিত্যক্ত দোকানে যুবকের লাশ
পরিত্যক্ত দোকানে যুবকের লাশ

নগর জীবন

অপেক্ষা শুধু প্রথম উড্ডয়নের
অপেক্ষা শুধু প্রথম উড্ডয়নের

পেছনের পৃষ্ঠা

জিম্মি ওমরি মিরানকে তার পরিবারের কাছে হস্তান্তর
জিম্মি ওমরি মিরানকে তার পরিবারের কাছে হস্তান্তর

পূর্ব-পশ্চিম

উন্নয়নের জন্য সার্কভুক্ত দেশগুলোকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
উন্নয়নের জন্য সার্কভুক্ত দেশগুলোকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে

নগর জীবন

ঢাকা মেট্রো বাদ পড়ায় হতাশ ক্রিকেটাররা
ঢাকা মেট্রো বাদ পড়ায় হতাশ ক্রিকেটাররা

মাঠে ময়দানে

মৌমাছির অদ্ভুত নাচ
মৌমাছির অদ্ভুত নাচ

পরিবেশ ও জীবন

পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে জুলাই যোদ্ধারা
পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে জুলাই যোদ্ধারা

খবর

মৃত্যুদন্ডপ্রাপ্ত পলাতক আসামি গ্রেপ্তার
মৃত্যুদন্ডপ্রাপ্ত পলাতক আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আবাসিক কক্ষে লাশ এনজিওকর্মীর
আবাসিক কক্ষে লাশ এনজিওকর্মীর

দেশগ্রাম

মিশিগানে জঙ্গলে বিমান বিধ্বস্ত আরোহীর সবাই নিহত
মিশিগানে জঙ্গলে বিমান বিধ্বস্ত আরোহীর সবাই নিহত

পূর্ব-পশ্চিম