শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৯ এপ্রিল, ২০২১ আপডেট:

অতিথি কলাম

মিথ্যা বলিনি, শুধু সত্য প্রকাশে মিতব্যয়ী হয়েছি

বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক
প্রিন্ট ভার্সন
মিথ্যা বলিনি, শুধু সত্য প্রকাশে মিতব্যয়ী হয়েছি

উপরে লিখিত কথাগুলো অস্ট্রেলিয়ার এক আদালতে সাক্ষী দেওয়ার সময় বলেছিলেন সে সময়ের ব্রিটিশ মন্ত্রিপরিষদ সচিব রবার্ট আর্মস্ট্রং (পরে লর্ড আর্মস্ট্রং)। ১৯৮৬ সালে পিটার রাইট নামক এক অবসরপ্রাপ্ত ঊর্ধ্বতন ব্রিটিশ গোয়েন্দা কর্মকর্তা ‘স্পাই কেচার’ নামে এক পুস্তক প্রকাশ করতে চাইলে ব্রিটিশ সরকার প্রকাশনার বিরুদ্ধে  নিষেধাজ্ঞার মামলা করলে ব্রিটিশ আদালত নিষেধাজ্ঞা প্রদান করেন। ব্রিটিশ সরকারের দাবি ছিল এই বইটি প্রকাশিত হলে যুক্তরাজ্যের নিরাপত্তা বিঘিœত হবে। সবশেষে সর্বোচ্চ ব্রিটিশ আদালত হাউস অব লর্ডসও নিষেধাজ্ঞা বজায় রাখলে পিটার রাইট অস্ট্রেলিয়া থেকে বইটি প্রকাশ করতে চাইলে মন্ত্রিপরিষদ সচিব সেখানেও ব্রিটিশ সরকারের পক্ষে নিষেধাজ্ঞার মামলা করেন। সেখানে টার্নবুল নামক তরুণ এক ব্যারিস্টারের জেরার মুখে নাস্তানাবুদ হয়ে অনর্গল মিথ্যাচার শুরু করেন মন্ত্রিপরিষদ সচিব। ব্যারিস্টার টার্নবুল তখন ব্রিটিশ মন্ত্রিপরিষদ সচিব মিথ্যা বলছেন কি না জিজ্ঞেস করলে সচিব উপরে লেখা মন্তব্য করে বিশ্বময় হাসির পাত্রে পরিণত হয়েছিলেন। অস্ট্রেলিয়ান আদালতও মন্ত্রিপরিষদ সচিবকে মিথ্যাচারী আখ্যায়িত করে তিরস্কার করেন এবং ব্রিটিশ সরকারের বিরুদ্ধে রায় প্রদান করেন। মিথ্যা সাক্ষী দেওয়ার অভিযোগে আদালত তাকে শাস্তি দেওয়ার কথাও ভেবেছিলেন। দেশে ফেরার পরও আর্মস্ট্রং সাহেব কঠোর সমালোচনায় পড়েন, যার ফলে তিনি ওই পদ থেকে সরে পড়তে বাধ্য হয়েছিলেন। অবশ্য প্রধানমন্ত্রীর আস্থাভাজন ছিলেন বলে তাকে লর্ডসভার সদস্য করা হয়েছিল।

ধর্ম ব্যবসায়ী মামুনুল হক বলেছে, স্ত্রীকে সন্তুষ্ট করতে সত্য গোপন করা, অর্থাৎ সোজা কথায় মিথ্যা বলা ধর্ম স্বীকৃত। এ কথা শুনে আর্মস্ট্রং সাহেবের উক্তিটির কথাই মনে পড়ল। ইংরেজি ভাষায় একটি প্রবাদ আছে, ‘সব জ্ঞানী লোক একইভাবে চিন্তা করে।’ অর্মস্ট্রং সাহেবের মতো একজন অতিপ্রাজ্ঞ ব্যক্তির সঙ্গে অতি নগণ্য ধর্মব্যবসায়ী মামুনুল হকের তুলনা করে চরম অর্বাচীনদের তালিকাভুক্ত হতে চাই না। তবে এক জায়গায় তাদের মিল অনস্বীকার্য-উভয়ই আত্মস্বীকৃত মিথ্যাচারী।

ধর্ম বিষয়ে আমার জ্ঞান অতি সামান্য। তবে ব্যারিস্টারি পড়ার সময় ঐচ্ছিক বিষয় হিসেবে ইসলামিক আইন পড়েছিলাম। কারণ সে বিষয়ে পাস করা সহজ বলেই সবাই ভাবতেন। ওই বিষয়টি পড়ার জন্য দুজন বিশ্বখ্যাত মুসলিম আইন বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক কুলসন এবং এন্ডারসনের ছাত্র হওয়ার সুযোগে সেই শাস্ত্র কিছুটা শিখতে পেরেছিলাম, যা পরবর্তীকালে যুক্তরাজ্য ইমিগ্রেশন অ্যাডভাইজরি সার্ভিসে চাকুরিকালে বেশ কাজে এসেছিল। উপরন্তু ছোটবেলা থেকে এটুকু জানার সুযোগ হয়েছে যে সেমাটিক ধর্মসমূহ যথা ইসলাম, খ্রিস্ট এবং ইহুদি ধর্ম ছাড়াও প্রাচীন হিন্দু, বৌদ্ধ, জৈন, শিখ, জরাস্ট্রিয়ান এবং কনফুসিয়াস প্রবর্তিত ধর্মসমূহেও সত্য বলার ওপর গুরুত্ব আরোপ করা হয়েছে। হিন্দু ধর্মও বলে, ‘যাহা সত্য তাহাই ভগবান, তাহাই সুন্দর।’

সে অর্থে মামুনুল হকের ফরমান নিশ্চয় ইসলাম ধর্ম বিরোধিতার শামিল। কেননা ইসলাম ধর্ম কোথাও বলে না কখনো মিথ্যার আশ্রয় নেওয়া যায়। বরং ইসলামিক ইতিহাস বলছে, পয়গম্বর ও ধর্মগুরুগণ কঠিন অবস্থার মধ্যেও সত্যকে বিসর্জন দেননি। মামুনুল হক অবশেষে সত্য স্বীকার করে সেসব ধর্মব্যবসায়ীর মুখে চুনকালি দিল যারা মামুনুল হক এবং তার সত্যিকার স্ত্রী আমেনা তৈয়বার টেলিফোন আলাপ ভুয়া বলে প্রচারণা চালাচ্ছিল। এই সত্য স্বীকারের কারণে মামুনুল হক শুধু ধর্মীয়ভাবেই পাপী হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়নি বরং অনেকগুলো অপরাধেরও আসামি হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে।

আসল স্ত্রী আমেনা তৈয়বার সঙ্গে ফোনালাপ প্রামাণ করে যে, ঝর্ণা আসলে শহীদুল ইসলামের স্ত্রী। কেননা ঝর্ণা শহীদুলের বর্তমান স্ত্রী, কেননা ঝর্ণা শহিদুলের প্রাক্তন স্ত্রী এ কথা মামুনুল বলেনি। মামুনুল আমেনাকে এই পরামর্শ দিয়েছিল আমেনাও যেন একইভাবে মিথ্যাচার প্রচার করে। মামুনুল আরও বলেছিল, পরিস্থিতির চাপে তাকে মিথ্যা বলতে হয়েছে। দন্ডবিধি অনুযায়ী অন্য স্ত্রীর সঙ্গে পরকীয়া সম্পর্কের সাজা পাঁচ বছর কারাদন্ড এবং অর্থদন্ড। তবে মহিলার স্বামীকেই বাদী হতে হয়। কোনো পুরুষ কোনো নারীকে এই মর্মে ভুল বুঝিয়ে যে সে নারী তার স্ত্রী, তার সঙ্গে দৈহিক সম্পর্ক করে তাহলে সেই পুরুষের দশ বছর পর্যন্ত কারাদন্ড এবং অর্থদন্ড হতে পারে। কোনো পুরুষ কোনো বিবাহিত নারীর সঙ্গে দৈহিক সম্পর্ক করার জন্য সে নারীকে ফুঁসলিয়ে নিয়ে গেলে তার সাজা দশ বছরের কারাদন্ড এবং অর্থদন্ড। পারিপার্শ্বিক ঘটনা বলছে মামুনুল এই দুটি অপরাধই করে থাকতে পারে। যে অপরাধটি মামুনুল হক করেছে বলে অনেকটা দৃঢ়তার সঙ্গে বলা যায় সেটির কথা দন্ডবিধির ৪৯৬ ধারায় রয়েছে। এতে বলা হয়েছে কোনো ব্যক্তি কোনো বৈধ বিয়ের মাধ্যম ছাড়াই ভুয়া বিয়ের আয়োজন করলে তার সাজা সাত বছর কারাদন্ড এবং অর্থদন্ড। প্রমাণিত ঘটনা বলছে মামুনুল ঝর্ণাকে কাবিনের মাধ্যমে বৈধ বিয়ে করেনি। কিন্তু একটি ভুয়া বিয়ের ঘটনা ঘটিয়েছে। তাই এ ধারায় তার সাজা অনেকটাই নিশ্চিত।

মামুনুল হক এবং তার অনুসারী ধর্মব্যবসায়ীরা বলছে আইনে একাধিক বিয়ের বিধান রয়েছে এবং বর্তমান স্ত্রীর অনুমতি পেলেই অধিক বিয়ে করা যায়। দুটো কথাই অসত্য এবং ভুল। ১৯৬১ সালে যেসব কারণে মোল্লাদের প্রবল প্রতিরোধ উপেক্ষা করে আইয়ুব খান মুসলিম পারিবারিক আইন অধ্যাদেশ জারি করেছিলেন, তার অন্যতম ছিল বহু বিবাহ রোধ করা। সেই অধ্যাদেশের ৬ ধারা অনুযায়ী কোনো পুরুষ তাদের বিয়ের স্থায়িত্বকালে অধিক বিয়ে করতে চাইলে তাকে আরবিট্রেশন কাউন্সিলের অনুমতি নিতে হয়। আরবিট্রেশন কাউন্সিল অনুমতি দেবে না যদি (১) স্বামী দেখাতে না পারে তার পূর্বতন স্ত্রী সম্মতি দিয়েছে (২) বিয়ের প্রয়োজন আছে এবং (৩) বিয়ের পক্ষে যৌক্তিকতা আছে। অর্থাৎ শুধু বর্তমান স্ত্রীর সম্মতি দেখালেই চলবে না, এও দেখাতে হবে যে অধিক বিয়ের প্রয়োজন আছে, এবং অধিক বিয়ে যৌক্তিক। সোজাকথায় মামুনুল যে তথাকথিত মানবিক বিয়ের কথা বলেছে তার ভিত্তিতে আরবিট্রেশন কাউন্সিল অনুমতি দিতে পারে না। বিয়ের প্রয়োজনীয়তা এবং যৌক্তিকতা উভয়ই অবশ্যই দেখাতে হবে। আর অনুমতি দেওয়ার এখতিয়ার একান্তই আরবিট্রেশন কাউন্সিলের, বর্তমান স্ত্রীর এ ধরনের কোনো এখতিয়ার নেই। সে শুধু সম্মতি প্রকাশ করার মালিক যে বিষয়টি উপরোল্লিখিত অন্য দুটি বাধ্যতামূলক বিষয়ের সঙ্গে বিবেচনায় নিয়ে আরবিট্রেশন কাউন্সিলকে সিদ্ধান্ত নিতে হয় যে অতিরিক্ত বিয়ের অনুমতি দেওয়া যায় কি না। কোনো পুরুষ এই বিধান লঙ্ঘন করে অধিক বিয়ে করলে এক বছর কারাদন্ড এবং অর্থদন্ড হতে পারে। তদুপরি তার অধিক বিয়ে নিবন্ধন করা যাবে না। ১৯৭৪ সালের বিবাহ ও তালাক নিবন্ধন আইন অনুযায়ী প্রতিটি বিয়ে নিবন্ধন করা বাধ্যতামূলক। নয়তো তিন মাসের কারাদন্ড এবং দর্থদন্ড।

১৯৬১ সালের পর আর তিন তালাক ঘোষণার মাধ্যমে তালাক হয় না। বৈধ এবং কার্যকর তালাক করতে হলে অবশ্যই ১৯৬১ সালের অধ্যাদেশের ৭ ধারার বিধান মেনে তা না করলে কোনো তালাকই কার্যকর হয় না। যার অর্থ এই যে, কোনো মহিলা ৭ ধারা মেনে তালাক না দিয়ে পুনরায় বিয়ে করলে সে এবং তার নব বিবাহিত অবৈধ স্বামীর সাত বছর পর্যন্ত কারাদন্ড হতে পারে। ঝর্ণা বা শহিদুল ৭ ধারা মেনে তালাক দিয়েছে কি না সেটি সম্পূর্ণ অস্পষ্ট। যদি অনুসরণ না করে পরে মামুনুলকে বিয়ে করে থাকে তাহলে উভয়েই সাত বছরের জন্য দন্ডিত হতে পারে।

সম্প্রতি ঝর্ণার স্বীকৃত পুত্র আবদুর রহমান এমন একটি ডায়েরি নিয়ে গণমাধ্যমে হাজির হয়েছেন যেটিকে তিনি তার মাতা ঝর্ণার ডায়েরি বলে দাবি করছেন। ডায়েরির মালিকানা এখনো প্রতিষ্ঠিত নয়। যদি এটি সত্যি ঝর্ণার ডায়েরি হয়ে থাকে তাহলে এতে যা লেখা আছে তার কারণে মামুনুলের ফাঁসি পর্যন্ত হতে পারে, কেননা এতে লেখা আছে মামুনুল ঝর্ণাকে বিয়ের প্রতিশ্রুতি দিয়ে তার সঙ্গে দৈহিক সম্পর্ক করেও বিয়ে করেনি। নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে এ ধরনের ঘটনা ধর্ষণের সংজ্ঞাভুক্ত বিধায় মামুনুল ধর্ষণেরও অপরাধী হতে পারে, যার সর্বোচ্চ সাজা এখন মৃত্যুদন্ড। ডায়েরির মালিকানা প্রমাণিত না হলেও যে বিষয়টি প্রমাণিত তা হলো মামুনুল এবং ঝর্ণা এক বাড়িতে বাস করে না। যে ঘটনা বহু প্রশ্নের জন্ম দিতে বাধ্য এবং উপস্থাপিত ডায়েরিতে যা লেখা রয়েছে তাও সমর্থন করে বৈকি, কেননা মামুনুল হক ঝর্ণাকে প্রতারিত করে তার সঙ্গে দৈহিক সম্পর্ক করে যাচ্ছে বলে যে দাবির কথা বলা আছে দুজনের দুই বাড়িতে বসবাস সে দাবিকে বহুলাংশে সমর্থন করে। আর একটি প্রমাণিত সত্য হলো এই যে, মামুনুল তার সঙ্গী মহিলার বিষয়ে মিথ্যা তথ্য দিয়ে অর্থাৎ প্রতারণার মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট রুমের চাবি এবং দখল প্রদান করতে রিসোর্ট মালিককে প্ররোচিত করেছিল যে কারণে সে দন্ডবিধির ৪১৭, ৪১৯ এবং ৪২০ ধারায় অপরাধ করেছে কি না সেটাও বিবেচনার বিষয় বটে। ৪২০ ধারা অপরাধের সাজা সাত বছর কারাদন্ড এবং অর্থদন্ড। সন্তানরা যাতে আদর্শ মানুষ হিসেবে বেড়ে ওঠে সেই প্রত্যাশা নিয়েই বহু পিতামাতা সন্তানদের মাদরাসায় পাঠায়। অথচ মাদরাসায় তারা শিক্ষা পায় মামুনুলদের মতো স্বীকৃত মিথ্যাচারী, পাপী এবং আইনের দৃষ্টিতে বহু অপরাধীর কাছ থেকে। মামুনুল হক একাই এই দলভুক্ত নয়-এতে রয়েছে আরও অনেক ধর্মব্যবসায়ী, পাপী এবং আইনের দৃষ্টিতে অপরাধী। প্রতিদিন পত্রিকা খুললেই দেখা যায় মাদরাসা শিক্ষক ছাত্রদের বলাৎকার করেছে। সুতরাং সরলমনা পিতা-মাতাকে যেমন সাবধান হতে হবে, রাষ্ট্রকেও নিশ্চিত করতে হবে অবুঝ ছেলেমেয়েরা যেন এসব পাপী, অপরাধীদের দ্বারা মিথ্যাচার, পাপাচার এবং অপরাধ জগতের সদস্যে পরিণত না হয়। এ ছাড়াও মামুনুলের মতো পাপী, অপরাধীরা হাজার হাজার সরলমনা জনতার উদ্দেশে এ ধরনের মিথ্যাচার, পাপ এবং অপরাধের কথা ছড়িয়ে সমাজকে কলুষিত করছে, পাপের এবং অপরাধের বাণী ছড়িয়ে বেড়াচ্ছে। তারা ধর্মের আসল বাণী, মঙ্গলের বাণী, ন্যায়ের বাণী, সততার বাণী, সম্প্রীতির বাণী, ভ্রাতৃত্বের বাণী প্রচার করছে না। হিংসা এবং ঘৃণার বাণী প্রচার করে সমাজের যে ক্ষতি করছে সেটি বন্ধ করার দায়িত্ব একান্তই রাষ্ট্রের। তারা প্রতিনিয়ত ওয়াজের নামে যেসব অপরাধ করে বেড়াচ্ছে তার বিরুদ্ধে শাস্তির বিধান থাকা সত্ত্বেও এসব ধর্মব্যবসায়ীরা আইনকে মোটেও তোয়াক্কা করছে না। ওয়াজ নামক ব্যবসা যে অতি সহজে অধিক মুনাফা অর্জনের এক উত্তম পন্থা ধর্ম ব্যবসায়ীদের চালচলনই তার প্রমাণ। প্রতিটি ওয়াজ থেকে সরলমনা শ্রোতাদের অনেকটা ব্ল্যাকমেল করে ধর্মব্যবসায়ীরা শ্রোতাদের বাধ্য করছে অকাতরে পয়সা দিতে। অথচ ধর্মের বক্তৃতা দিয়ে এভাবে বাধ্য করে বা চুক্তি করে পয়সা আদায় করা ইসলামে নিষিদ্ধ। তারা এমনকি উচ্চবিত্ত মানুষের চেয়েও অধিক বিলাসবহুল জীবনযাপন করে, গমন করে হেলিকপ্টারযোগে যেগুলো সবার কাছে দৃশ্যমান। এসব ঘটনা প্রমাণ করে এই ধর্মব্যবসায়ীরা সরলমনা মানুষকে বিভ্রান্ত করে তাদের থেকে অন্যায়ভাবে পয়সা লুটিয়ে নিয়ে এত অল্প শ্রমের দ্বারা এত লাভজনক ব্যবসা করে প্রমাণ করছে এত অল্প শ্রমের দ্বারা এত লাভজনক দ্বিতীয় কোনো ব্যবসা দেশে আর কোনোটিই নেই। তদুপরি তাদের আয়ের ওপর দেওয়া হয় না কোনো আয়কর।  সময় হয়েছে তাদের আয়ের উৎস তদন্তের মাধ্যমে বের করা।

        লেখক : আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি।

এই বিভাগের আরও খবর
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বশেষ খবর
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে ফের অস্ত্র রপ্তানির সিদ্ধান্ত জার্মানির, শর্ত যুদ্ধবিরতি
ইসরায়েলে ফের অস্ত্র রপ্তানির সিদ্ধান্ত জার্মানির, শর্ত যুদ্ধবিরতি

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানাডার ক্যালগেরিতে দুই দিনব্যাপী কনস্যুলার সার্ভিস সম্পন্ন
কানাডার ক্যালগেরিতে দুই দিনব্যাপী কনস্যুলার সার্ভিস সম্পন্ন

১৩ মিনিট আগে | পরবাস

ঢাকার আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে
ঢাকার আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে

৩৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

আজ ঢাকার বাতাস যাদের জন্য অস্বাস্থ্যকর
আজ ঢাকার বাতাস যাদের জন্য অস্বাস্থ্যকর

৪৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন আজ
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন আজ

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়া-৬ আসনে তারেক রহমানের পক্ষে গণসংযোগ
বগুড়া-৬ আসনে তারেক রহমানের পক্ষে গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

১০ বছর পূর্ণ করল দীপ্ত টেলিভিশন
১০ বছর পূর্ণ করল দীপ্ত টেলিভিশন

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অনুমোদন
জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অনুমোদন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে আজ
মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবির কলা অনুষদের ভর্তি পরীক্ষার তারিখ পরিবর্তন
জবির কলা অনুষদের ভর্তি পরীক্ষার তারিখ পরিবর্তন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্পের মামলা মোকাবেলার ঘোষণা বিবিসি চেয়ারম্যানের
ট্রাম্পের মামলা মোকাবেলার ঘোষণা বিবিসি চেয়ারম্যানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুমিনের অসুস্থতা পাপমোচনের মাধ্যম
মুমিনের অসুস্থতা পাপমোচনের মাধ্যম

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

স্বল্প ব্যয়ে উন্নত ন্যানোম্যাটেরিয়াল তৈরির কার্যকর প্রযুক্তি উদ্ভাবন
স্বল্প ব্যয়ে উন্নত ন্যানোম্যাটেরিয়াল তৈরির কার্যকর প্রযুক্তি উদ্ভাবন

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জকসু নির্বাচনে ৩৪ পদের বিপরীতে মনোনয়ন সংগ্রহ ৩১২
জকসু নির্বাচনে ৩৪ পদের বিপরীতে মনোনয়ন সংগ্রহ ৩১২

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা
যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প
সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!
প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!

৬ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?
রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?

৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ
ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব

৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?
ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান
মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান

১০ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?
আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?

১০ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!
গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!

১০ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা
সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় গণবিয়ে আয়োজন করছে আরব আমিরাত
গাজায় গণবিয়ে আয়োজন করছে আরব আমিরাত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

উচ্ছ্বসিত বিজরী...
উচ্ছ্বসিত বিজরী...

শোবিজ