শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৯ এপ্রিল, ২০২১ আপডেট:

অতিথি কলাম

মিথ্যা বলিনি, শুধু সত্য প্রকাশে মিতব্যয়ী হয়েছি

বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক
প্রিন্ট ভার্সন
মিথ্যা বলিনি, শুধু সত্য প্রকাশে মিতব্যয়ী হয়েছি

উপরে লিখিত কথাগুলো অস্ট্রেলিয়ার এক আদালতে সাক্ষী দেওয়ার সময় বলেছিলেন সে সময়ের ব্রিটিশ মন্ত্রিপরিষদ সচিব রবার্ট আর্মস্ট্রং (পরে লর্ড আর্মস্ট্রং)। ১৯৮৬ সালে পিটার রাইট নামক এক অবসরপ্রাপ্ত ঊর্ধ্বতন ব্রিটিশ গোয়েন্দা কর্মকর্তা ‘স্পাই কেচার’ নামে এক পুস্তক প্রকাশ করতে চাইলে ব্রিটিশ সরকার প্রকাশনার বিরুদ্ধে  নিষেধাজ্ঞার মামলা করলে ব্রিটিশ আদালত নিষেধাজ্ঞা প্রদান করেন। ব্রিটিশ সরকারের দাবি ছিল এই বইটি প্রকাশিত হলে যুক্তরাজ্যের নিরাপত্তা বিঘিœত হবে। সবশেষে সর্বোচ্চ ব্রিটিশ আদালত হাউস অব লর্ডসও নিষেধাজ্ঞা বজায় রাখলে পিটার রাইট অস্ট্রেলিয়া থেকে বইটি প্রকাশ করতে চাইলে মন্ত্রিপরিষদ সচিব সেখানেও ব্রিটিশ সরকারের পক্ষে নিষেধাজ্ঞার মামলা করেন। সেখানে টার্নবুল নামক তরুণ এক ব্যারিস্টারের জেরার মুখে নাস্তানাবুদ হয়ে অনর্গল মিথ্যাচার শুরু করেন মন্ত্রিপরিষদ সচিব। ব্যারিস্টার টার্নবুল তখন ব্রিটিশ মন্ত্রিপরিষদ সচিব মিথ্যা বলছেন কি না জিজ্ঞেস করলে সচিব উপরে লেখা মন্তব্য করে বিশ্বময় হাসির পাত্রে পরিণত হয়েছিলেন। অস্ট্রেলিয়ান আদালতও মন্ত্রিপরিষদ সচিবকে মিথ্যাচারী আখ্যায়িত করে তিরস্কার করেন এবং ব্রিটিশ সরকারের বিরুদ্ধে রায় প্রদান করেন। মিথ্যা সাক্ষী দেওয়ার অভিযোগে আদালত তাকে শাস্তি দেওয়ার কথাও ভেবেছিলেন। দেশে ফেরার পরও আর্মস্ট্রং সাহেব কঠোর সমালোচনায় পড়েন, যার ফলে তিনি ওই পদ থেকে সরে পড়তে বাধ্য হয়েছিলেন। অবশ্য প্রধানমন্ত্রীর আস্থাভাজন ছিলেন বলে তাকে লর্ডসভার সদস্য করা হয়েছিল।

ধর্ম ব্যবসায়ী মামুনুল হক বলেছে, স্ত্রীকে সন্তুষ্ট করতে সত্য গোপন করা, অর্থাৎ সোজা কথায় মিথ্যা বলা ধর্ম স্বীকৃত। এ কথা শুনে আর্মস্ট্রং সাহেবের উক্তিটির কথাই মনে পড়ল। ইংরেজি ভাষায় একটি প্রবাদ আছে, ‘সব জ্ঞানী লোক একইভাবে চিন্তা করে।’ অর্মস্ট্রং সাহেবের মতো একজন অতিপ্রাজ্ঞ ব্যক্তির সঙ্গে অতি নগণ্য ধর্মব্যবসায়ী মামুনুল হকের তুলনা করে চরম অর্বাচীনদের তালিকাভুক্ত হতে চাই না। তবে এক জায়গায় তাদের মিল অনস্বীকার্য-উভয়ই আত্মস্বীকৃত মিথ্যাচারী।

ধর্ম বিষয়ে আমার জ্ঞান অতি সামান্য। তবে ব্যারিস্টারি পড়ার সময় ঐচ্ছিক বিষয় হিসেবে ইসলামিক আইন পড়েছিলাম। কারণ সে বিষয়ে পাস করা সহজ বলেই সবাই ভাবতেন। ওই বিষয়টি পড়ার জন্য দুজন বিশ্বখ্যাত মুসলিম আইন বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক কুলসন এবং এন্ডারসনের ছাত্র হওয়ার সুযোগে সেই শাস্ত্র কিছুটা শিখতে পেরেছিলাম, যা পরবর্তীকালে যুক্তরাজ্য ইমিগ্রেশন অ্যাডভাইজরি সার্ভিসে চাকুরিকালে বেশ কাজে এসেছিল। উপরন্তু ছোটবেলা থেকে এটুকু জানার সুযোগ হয়েছে যে সেমাটিক ধর্মসমূহ যথা ইসলাম, খ্রিস্ট এবং ইহুদি ধর্ম ছাড়াও প্রাচীন হিন্দু, বৌদ্ধ, জৈন, শিখ, জরাস্ট্রিয়ান এবং কনফুসিয়াস প্রবর্তিত ধর্মসমূহেও সত্য বলার ওপর গুরুত্ব আরোপ করা হয়েছে। হিন্দু ধর্মও বলে, ‘যাহা সত্য তাহাই ভগবান, তাহাই সুন্দর।’

সে অর্থে মামুনুল হকের ফরমান নিশ্চয় ইসলাম ধর্ম বিরোধিতার শামিল। কেননা ইসলাম ধর্ম কোথাও বলে না কখনো মিথ্যার আশ্রয় নেওয়া যায়। বরং ইসলামিক ইতিহাস বলছে, পয়গম্বর ও ধর্মগুরুগণ কঠিন অবস্থার মধ্যেও সত্যকে বিসর্জন দেননি। মামুনুল হক অবশেষে সত্য স্বীকার করে সেসব ধর্মব্যবসায়ীর মুখে চুনকালি দিল যারা মামুনুল হক এবং তার সত্যিকার স্ত্রী আমেনা তৈয়বার টেলিফোন আলাপ ভুয়া বলে প্রচারণা চালাচ্ছিল। এই সত্য স্বীকারের কারণে মামুনুল হক শুধু ধর্মীয়ভাবেই পাপী হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়নি বরং অনেকগুলো অপরাধেরও আসামি হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে।

আসল স্ত্রী আমেনা তৈয়বার সঙ্গে ফোনালাপ প্রামাণ করে যে, ঝর্ণা আসলে শহীদুল ইসলামের স্ত্রী। কেননা ঝর্ণা শহীদুলের বর্তমান স্ত্রী, কেননা ঝর্ণা শহিদুলের প্রাক্তন স্ত্রী এ কথা মামুনুল বলেনি। মামুনুল আমেনাকে এই পরামর্শ দিয়েছিল আমেনাও যেন একইভাবে মিথ্যাচার প্রচার করে। মামুনুল আরও বলেছিল, পরিস্থিতির চাপে তাকে মিথ্যা বলতে হয়েছে। দন্ডবিধি অনুযায়ী অন্য স্ত্রীর সঙ্গে পরকীয়া সম্পর্কের সাজা পাঁচ বছর কারাদন্ড এবং অর্থদন্ড। তবে মহিলার স্বামীকেই বাদী হতে হয়। কোনো পুরুষ কোনো নারীকে এই মর্মে ভুল বুঝিয়ে যে সে নারী তার স্ত্রী, তার সঙ্গে দৈহিক সম্পর্ক করে তাহলে সেই পুরুষের দশ বছর পর্যন্ত কারাদন্ড এবং অর্থদন্ড হতে পারে। কোনো পুরুষ কোনো বিবাহিত নারীর সঙ্গে দৈহিক সম্পর্ক করার জন্য সে নারীকে ফুঁসলিয়ে নিয়ে গেলে তার সাজা দশ বছরের কারাদন্ড এবং অর্থদন্ড। পারিপার্শ্বিক ঘটনা বলছে মামুনুল এই দুটি অপরাধই করে থাকতে পারে। যে অপরাধটি মামুনুল হক করেছে বলে অনেকটা দৃঢ়তার সঙ্গে বলা যায় সেটির কথা দন্ডবিধির ৪৯৬ ধারায় রয়েছে। এতে বলা হয়েছে কোনো ব্যক্তি কোনো বৈধ বিয়ের মাধ্যম ছাড়াই ভুয়া বিয়ের আয়োজন করলে তার সাজা সাত বছর কারাদন্ড এবং অর্থদন্ড। প্রমাণিত ঘটনা বলছে মামুনুল ঝর্ণাকে কাবিনের মাধ্যমে বৈধ বিয়ে করেনি। কিন্তু একটি ভুয়া বিয়ের ঘটনা ঘটিয়েছে। তাই এ ধারায় তার সাজা অনেকটাই নিশ্চিত।

মামুনুল হক এবং তার অনুসারী ধর্মব্যবসায়ীরা বলছে আইনে একাধিক বিয়ের বিধান রয়েছে এবং বর্তমান স্ত্রীর অনুমতি পেলেই অধিক বিয়ে করা যায়। দুটো কথাই অসত্য এবং ভুল। ১৯৬১ সালে যেসব কারণে মোল্লাদের প্রবল প্রতিরোধ উপেক্ষা করে আইয়ুব খান মুসলিম পারিবারিক আইন অধ্যাদেশ জারি করেছিলেন, তার অন্যতম ছিল বহু বিবাহ রোধ করা। সেই অধ্যাদেশের ৬ ধারা অনুযায়ী কোনো পুরুষ তাদের বিয়ের স্থায়িত্বকালে অধিক বিয়ে করতে চাইলে তাকে আরবিট্রেশন কাউন্সিলের অনুমতি নিতে হয়। আরবিট্রেশন কাউন্সিল অনুমতি দেবে না যদি (১) স্বামী দেখাতে না পারে তার পূর্বতন স্ত্রী সম্মতি দিয়েছে (২) বিয়ের প্রয়োজন আছে এবং (৩) বিয়ের পক্ষে যৌক্তিকতা আছে। অর্থাৎ শুধু বর্তমান স্ত্রীর সম্মতি দেখালেই চলবে না, এও দেখাতে হবে যে অধিক বিয়ের প্রয়োজন আছে, এবং অধিক বিয়ে যৌক্তিক। সোজাকথায় মামুনুল যে তথাকথিত মানবিক বিয়ের কথা বলেছে তার ভিত্তিতে আরবিট্রেশন কাউন্সিল অনুমতি দিতে পারে না। বিয়ের প্রয়োজনীয়তা এবং যৌক্তিকতা উভয়ই অবশ্যই দেখাতে হবে। আর অনুমতি দেওয়ার এখতিয়ার একান্তই আরবিট্রেশন কাউন্সিলের, বর্তমান স্ত্রীর এ ধরনের কোনো এখতিয়ার নেই। সে শুধু সম্মতি প্রকাশ করার মালিক যে বিষয়টি উপরোল্লিখিত অন্য দুটি বাধ্যতামূলক বিষয়ের সঙ্গে বিবেচনায় নিয়ে আরবিট্রেশন কাউন্সিলকে সিদ্ধান্ত নিতে হয় যে অতিরিক্ত বিয়ের অনুমতি দেওয়া যায় কি না। কোনো পুরুষ এই বিধান লঙ্ঘন করে অধিক বিয়ে করলে এক বছর কারাদন্ড এবং অর্থদন্ড হতে পারে। তদুপরি তার অধিক বিয়ে নিবন্ধন করা যাবে না। ১৯৭৪ সালের বিবাহ ও তালাক নিবন্ধন আইন অনুযায়ী প্রতিটি বিয়ে নিবন্ধন করা বাধ্যতামূলক। নয়তো তিন মাসের কারাদন্ড এবং দর্থদন্ড।

১৯৬১ সালের পর আর তিন তালাক ঘোষণার মাধ্যমে তালাক হয় না। বৈধ এবং কার্যকর তালাক করতে হলে অবশ্যই ১৯৬১ সালের অধ্যাদেশের ৭ ধারার বিধান মেনে তা না করলে কোনো তালাকই কার্যকর হয় না। যার অর্থ এই যে, কোনো মহিলা ৭ ধারা মেনে তালাক না দিয়ে পুনরায় বিয়ে করলে সে এবং তার নব বিবাহিত অবৈধ স্বামীর সাত বছর পর্যন্ত কারাদন্ড হতে পারে। ঝর্ণা বা শহিদুল ৭ ধারা মেনে তালাক দিয়েছে কি না সেটি সম্পূর্ণ অস্পষ্ট। যদি অনুসরণ না করে পরে মামুনুলকে বিয়ে করে থাকে তাহলে উভয়েই সাত বছরের জন্য দন্ডিত হতে পারে।

সম্প্রতি ঝর্ণার স্বীকৃত পুত্র আবদুর রহমান এমন একটি ডায়েরি নিয়ে গণমাধ্যমে হাজির হয়েছেন যেটিকে তিনি তার মাতা ঝর্ণার ডায়েরি বলে দাবি করছেন। ডায়েরির মালিকানা এখনো প্রতিষ্ঠিত নয়। যদি এটি সত্যি ঝর্ণার ডায়েরি হয়ে থাকে তাহলে এতে যা লেখা আছে তার কারণে মামুনুলের ফাঁসি পর্যন্ত হতে পারে, কেননা এতে লেখা আছে মামুনুল ঝর্ণাকে বিয়ের প্রতিশ্রুতি দিয়ে তার সঙ্গে দৈহিক সম্পর্ক করেও বিয়ে করেনি। নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে এ ধরনের ঘটনা ধর্ষণের সংজ্ঞাভুক্ত বিধায় মামুনুল ধর্ষণেরও অপরাধী হতে পারে, যার সর্বোচ্চ সাজা এখন মৃত্যুদন্ড। ডায়েরির মালিকানা প্রমাণিত না হলেও যে বিষয়টি প্রমাণিত তা হলো মামুনুল এবং ঝর্ণা এক বাড়িতে বাস করে না। যে ঘটনা বহু প্রশ্নের জন্ম দিতে বাধ্য এবং উপস্থাপিত ডায়েরিতে যা লেখা রয়েছে তাও সমর্থন করে বৈকি, কেননা মামুনুল হক ঝর্ণাকে প্রতারিত করে তার সঙ্গে দৈহিক সম্পর্ক করে যাচ্ছে বলে যে দাবির কথা বলা আছে দুজনের দুই বাড়িতে বসবাস সে দাবিকে বহুলাংশে সমর্থন করে। আর একটি প্রমাণিত সত্য হলো এই যে, মামুনুল তার সঙ্গী মহিলার বিষয়ে মিথ্যা তথ্য দিয়ে অর্থাৎ প্রতারণার মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট রুমের চাবি এবং দখল প্রদান করতে রিসোর্ট মালিককে প্ররোচিত করেছিল যে কারণে সে দন্ডবিধির ৪১৭, ৪১৯ এবং ৪২০ ধারায় অপরাধ করেছে কি না সেটাও বিবেচনার বিষয় বটে। ৪২০ ধারা অপরাধের সাজা সাত বছর কারাদন্ড এবং অর্থদন্ড। সন্তানরা যাতে আদর্শ মানুষ হিসেবে বেড়ে ওঠে সেই প্রত্যাশা নিয়েই বহু পিতামাতা সন্তানদের মাদরাসায় পাঠায়। অথচ মাদরাসায় তারা শিক্ষা পায় মামুনুলদের মতো স্বীকৃত মিথ্যাচারী, পাপী এবং আইনের দৃষ্টিতে বহু অপরাধীর কাছ থেকে। মামুনুল হক একাই এই দলভুক্ত নয়-এতে রয়েছে আরও অনেক ধর্মব্যবসায়ী, পাপী এবং আইনের দৃষ্টিতে অপরাধী। প্রতিদিন পত্রিকা খুললেই দেখা যায় মাদরাসা শিক্ষক ছাত্রদের বলাৎকার করেছে। সুতরাং সরলমনা পিতা-মাতাকে যেমন সাবধান হতে হবে, রাষ্ট্রকেও নিশ্চিত করতে হবে অবুঝ ছেলেমেয়েরা যেন এসব পাপী, অপরাধীদের দ্বারা মিথ্যাচার, পাপাচার এবং অপরাধ জগতের সদস্যে পরিণত না হয়। এ ছাড়াও মামুনুলের মতো পাপী, অপরাধীরা হাজার হাজার সরলমনা জনতার উদ্দেশে এ ধরনের মিথ্যাচার, পাপ এবং অপরাধের কথা ছড়িয়ে সমাজকে কলুষিত করছে, পাপের এবং অপরাধের বাণী ছড়িয়ে বেড়াচ্ছে। তারা ধর্মের আসল বাণী, মঙ্গলের বাণী, ন্যায়ের বাণী, সততার বাণী, সম্প্রীতির বাণী, ভ্রাতৃত্বের বাণী প্রচার করছে না। হিংসা এবং ঘৃণার বাণী প্রচার করে সমাজের যে ক্ষতি করছে সেটি বন্ধ করার দায়িত্ব একান্তই রাষ্ট্রের। তারা প্রতিনিয়ত ওয়াজের নামে যেসব অপরাধ করে বেড়াচ্ছে তার বিরুদ্ধে শাস্তির বিধান থাকা সত্ত্বেও এসব ধর্মব্যবসায়ীরা আইনকে মোটেও তোয়াক্কা করছে না। ওয়াজ নামক ব্যবসা যে অতি সহজে অধিক মুনাফা অর্জনের এক উত্তম পন্থা ধর্ম ব্যবসায়ীদের চালচলনই তার প্রমাণ। প্রতিটি ওয়াজ থেকে সরলমনা শ্রোতাদের অনেকটা ব্ল্যাকমেল করে ধর্মব্যবসায়ীরা শ্রোতাদের বাধ্য করছে অকাতরে পয়সা দিতে। অথচ ধর্মের বক্তৃতা দিয়ে এভাবে বাধ্য করে বা চুক্তি করে পয়সা আদায় করা ইসলামে নিষিদ্ধ। তারা এমনকি উচ্চবিত্ত মানুষের চেয়েও অধিক বিলাসবহুল জীবনযাপন করে, গমন করে হেলিকপ্টারযোগে যেগুলো সবার কাছে দৃশ্যমান। এসব ঘটনা প্রমাণ করে এই ধর্মব্যবসায়ীরা সরলমনা মানুষকে বিভ্রান্ত করে তাদের থেকে অন্যায়ভাবে পয়সা লুটিয়ে নিয়ে এত অল্প শ্রমের দ্বারা এত লাভজনক ব্যবসা করে প্রমাণ করছে এত অল্প শ্রমের দ্বারা এত লাভজনক দ্বিতীয় কোনো ব্যবসা দেশে আর কোনোটিই নেই। তদুপরি তাদের আয়ের ওপর দেওয়া হয় না কোনো আয়কর।  সময় হয়েছে তাদের আয়ের উৎস তদন্তের মাধ্যমে বের করা।

        লেখক : আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি।

এই বিভাগের আরও খবর
মবের দৌরাত্ম্য
মবের দৌরাত্ম্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
গণভোট বিতর্ক
গণভোট বিতর্ক
বুড়িগঙ্গা
বুড়িগঙ্গা
‘আমাদের প্রভু আল্লাহ!’
‘আমাদের প্রভু আল্লাহ!’
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
সর্বশেষ খবর
রাজবাড়ীতে মোড়ে মোড়ে পুলিশের চেকপোস্ট
রাজবাড়ীতে মোড়ে মোড়ে পুলিশের চেকপোস্ট

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

প্রতিদিন জামার ঘ্রাণ নেন ছেলের স্মৃতিতে ভেঙে পড়া মা
প্রতিদিন জামার ঘ্রাণ নেন ছেলের স্মৃতিতে ভেঙে পড়া মা

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে থেমে থাকা ট্রাকে দুর্বৃত্তদের আগুন
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে থেমে থাকা ট্রাকে দুর্বৃত্তদের আগুন

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে পথে পথে টুকুর গণসংযোগ
সিরাজগঞ্জে পথে পথে টুকুর গণসংযোগ

৩১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

শাটডাউন অবসানে মার্কিন কংগ্রেসে বিল পাস
শাটডাউন অবসানে মার্কিন কংগ্রেসে বিল পাস

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নওগাঁ জেলা প্রশাসক টেনিস টুর্নামেন্টের পর্দা উঠল
নওগাঁ জেলা প্রশাসক টেনিস টুর্নামেন্টের পর্দা উঠল

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টেবিল টেনিসে বাংলাদেশের ব্রোঞ্জ জয়
টেবিল টেনিসে বাংলাদেশের ব্রোঞ্জ জয়

৫৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কুতুবদিয়ায় পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
কুতুবদিয়ায় পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে সফল নির্বাচন দেখতে চায় ইইউ
বাংলাদেশে সফল নির্বাচন দেখতে চায় ইইউ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
দুপুরে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া
যেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন
টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জে জামায়াত প্রার্থীর প্রচারণার মোটরসাইকেলের ধাক্কায় নারী নিহত
সিরাজগঞ্জে জামায়াত প্রার্থীর প্রচারণার মোটরসাইকেলের ধাক্কায় নারী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনমনে বিভ্রান্তি তৈরির অপচেষ্টার বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেয়ার হুঁশিয়ারি ডিএমপি কমিশনারের
জনমনে বিভ্রান্তি তৈরির অপচেষ্টার বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেয়ার হুঁশিয়ারি ডিএমপি কমিশনারের

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বৃহস্পতিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
বৃহস্পতিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজকের নামাজের সময়সূচি, ১৩ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১৩ নভেম্বর ২০২৫

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাংলাদেশে এলেন প্রভাবশালী আলেম মুফতি ফজলুর রহমান
বাংলাদেশে এলেন প্রভাবশালী আলেম মুফতি ফজলুর রহমান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে বাসে অগ্নিসংযোগ করল দুর্বৃত্তরা
পল্লবীতে বাসে অগ্নিসংযোগ করল দুর্বৃত্তরা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ নভেম্বর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই ট্রলারসহ ১৩ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি
দুই ট্রলারসহ ১৩ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জকসু'র চূড়ান্ত ভোটার তালিকা ছবিসহ প্রকাশ
জকসু'র চূড়ান্ত ভোটার তালিকা ছবিসহ প্রকাশ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পাকিস্তানে বোমা হামলা, আতঙ্কে ফিরছেন একাধিক লঙ্কান ক্রিকেটার
পাকিস্তানে বোমা হামলা, আতঙ্কে ফিরছেন একাধিক লঙ্কান ক্রিকেটার

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লিবিয়ায় নৌকাডুবিতে ৪২ জনের মৃত্যুর শঙ্কা
লিবিয়ায় নৌকাডুবিতে ৪২ জনের মৃত্যুর শঙ্কা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় কৃতি শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
বগুড়ায় কৃতি শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপিতে যোগ দিলেন জামায়াতের ১০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন জামায়াতের ১০ নেতাকর্মী

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রমনা থানার সামনে হঠাৎ পুলিশের গাড়িতে আগুন
রমনা থানার সামনে হঠাৎ পুলিশের গাড়িতে আগুন

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে ঢাবির পাঁচ ভবনের ফটকে তালা দিল নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ
মধ্যরাতে ঢাবির পাঁচ ভবনের ফটকে তালা দিল নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উত্তরায় মাইক্রোবাসে আগুন
উত্তরায় মাইক্রোবাসে আগুন

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলি সেনাদের ভয়ংকর যৌন নিপীড়নের বর্ণনা দিল ফিলিস্তিনি নারী বন্দিরা
ইসরায়েলি সেনাদের ভয়ংকর যৌন নিপীড়নের বর্ণনা দিল ফিলিস্তিনি নারী বন্দিরা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন পে স্কেল বাস্তবায়নের ফ্রেমওয়ার্ক তৈরি করবে সরকার: অর্থ উপদেষ্টা
নতুন পে স্কেল বাস্তবায়নের ফ্রেমওয়ার্ক তৈরি করবে সরকার: অর্থ উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃহস্পতিবার সারাদেশে দোকান ও শপিংমল খোলা থাকবে: মালিক সমিতি
বৃহস্পতিবার সারাদেশে দোকান ও শপিংমল খোলা থাকবে: মালিক সমিতি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার বাণিজ্যমেলা দুই আসরে, যেদিন থেকে শুরু
এবার বাণিজ্যমেলা দুই আসরে, যেদিন থেকে শুরু

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাতে মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি স্কুলকে লক্ষ্য করে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ
রাতে মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি স্কুলকে লক্ষ্য করে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনসিপির নবগঠিত ৪১ সদস্যের কমিটি থেকে ২৩ জনের পদত্যাগ
এনসিপির নবগঠিত ৪১ সদস্যের কমিটি থেকে ২৩ জনের পদত্যাগ

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘শিক্ষার্থীদের নিয়ে আজ ও আগামীকাল মাঠে থাকবে ডাকসু’
‘শিক্ষার্থীদের নিয়ে আজ ও আগামীকাল মাঠে থাকবে ডাকসু’

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতীয় দূতকে তলব, গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার কথা বলা অবিলম্বে বন্ধের আহ্বান
ভারতীয় দূতকে তলব, গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার কথা বলা অবিলম্বে বন্ধের আহ্বান

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তরার ২১ পয়েন্টে যুবদল স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান
উত্তরার ২১ পয়েন্টে যুবদল স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মোহাম্মদপুরে ককটেলসহ আওয়ামী লীগ নেতা আটক
মোহাম্মদপুরে ককটেলসহ আওয়ামী লীগ নেতা আটক

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তেজগাঁওয়ে ট্রেনের পরিত্যক্ত বগিতে আগুন, হাতেনাতে আটক ২
তেজগাঁওয়ে ট্রেনের পরিত্যক্ত বগিতে আগুন, হাতেনাতে আটক ২

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দ্বাদশ সংসদের এমপিদের অখালাস ৩১টি গাড়ি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে হস্তান্তর
দ্বাদশ সংসদের এমপিদের অখালাস ৩১টি গাড়ি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে হস্তান্তর

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বৃহস্পতিবার জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
বৃহস্পতিবার জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে গেলেন সোহেল তাজ
যুক্তরাষ্ট্রে গেলেন সোহেল তাজ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে দ্বিতীয় ধাপের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে দ্বিতীয় ধাপের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিবারের ৫ সদস্যের পর মারা গেলেন লিশানও
পরিবারের ৫ সদস্যের পর মারা গেলেন লিশানও

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় হচ্ছে মার্কিন ঘাঁটি, যাচ্ছে হাজারো সেনা?
গাজায় হচ্ছে মার্কিন ঘাঁটি, যাচ্ছে হাজারো সেনা?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির কাছে বগুড়া-২ আসন থেকেই নির্বাচন করার দাবি করবো: মান্না
বিএনপির কাছে বগুড়া-২ আসন থেকেই নির্বাচন করার দাবি করবো: মান্না

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেই গৃহবধূর বদনা–নাকফুল ফেরত দিলো এনজিও, বরখাস্ত ২
সেই গৃহবধূর বদনা–নাকফুল ফেরত দিলো এনজিও, বরখাস্ত ২

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ময়মনসিংহে শ্বশুরবাড়িতে জামাতা-নাতি খুন
ময়মনসিংহে শ্বশুরবাড়িতে জামাতা-নাতি খুন

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় রাজধানী ও আশপাশের জেলায় বিজিবি মোতায়েন
আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় রাজধানী ও আশপাশের জেলায় বিজিবি মোতায়েন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘রাজপথের সঙ্গীদের প্রতি আহ্বান, দয়া করে পরিস্থিতি ঘোলাটে করবেন না’
‘রাজপথের সঙ্গীদের প্রতি আহ্বান, দয়া করে পরিস্থিতি ঘোলাটে করবেন না’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৬ নভেম্বরের মধ্যে দাবি না মানলে অনির্দিষ্টকালের কর্মসূচির হুঁশিয়ারি জামায়াতসহ আট দলের
১৬ নভেম্বরের মধ্যে দাবি না মানলে অনির্দিষ্টকালের কর্মসূচির হুঁশিয়ারি জামায়াতসহ আট দলের

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ধোলাইপাড়ে বাসে আগুন
ধোলাইপাড়ে বাসে আগুন

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্ডারওয়ার্ল্ড যে কারণে টালমাটাল
আন্ডারওয়ার্ল্ড যে কারণে টালমাটাল

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুন বোমা গুলিতে আতঙ্ক
আগুন বোমা গুলিতে আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য

সম্পাদকীয়

জাতীয় নির্বাচন বানচালে নতুন ইস্যু গণভোট
জাতীয় নির্বাচন বানচালে নতুন ইস্যু গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়
নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সংঘাতের পথে রাজনীতি
সংঘাতের পথে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

অন্তর্বর্তী সরকার পে-স্কেলের শুধু ফ্রেমওয়ার্ক দেবে
অন্তর্বর্তী সরকার পে-স্কেলের শুধু ফ্রেমওয়ার্ক দেবে

পেছনের পৃষ্ঠা

১১ মাসে ১ লাখ ৩৭ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ
১১ মাসে ১ লাখ ৩৭ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশেও আছেন হকির কিংবদন্তি
বাংলাদেশেও আছেন হকির কিংবদন্তি

মাঠে ময়দানে

ডাকাতের ছুরিকাঘাতে এসআই আহত
ডাকাতের ছুরিকাঘাতে এসআই আহত

দেশগ্রাম

ভ্রাম্যমাণ দোকানে দখল সড়ক
ভ্রাম্যমাণ দোকানে দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

রপ্তানি বহুমুখীকরণ কাগজে কলমে
রপ্তানি বহুমুখীকরণ কাগজে কলমে

পেছনের পৃষ্ঠা

একই দিন গণভোট হলে ৫ শতাংশও ভোট পড়বে না
একই দিন গণভোট হলে ৫ শতাংশও ভোট পড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

পূর্বাঞ্চলে রেলের জমি দখলের হিড়িক
পূর্বাঞ্চলে রেলের জমি দখলের হিড়িক

নগর জীবন

আমরা এখন নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : ইউনূস
আমরা এখন নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মামলার রায় কবে জানা যাবে আজ
শেখ হাসিনার মামলার রায় কবে জানা যাবে আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ ছাড়াও কেউ সন্ত্রাস করতে পারে
আওয়ামী লীগ ছাড়াও কেউ সন্ত্রাস করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে-বিদেশে ছড়িয়ে আছে লুটের টাকা
দেশে-বিদেশে ছড়িয়ে আছে লুটের টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারির নির্বাচন ছাড়া অন্য কিছুতে জনগণের আগ্রহ নেই
ফেব্রুয়ারির নির্বাচন ছাড়া অন্য কিছুতে জনগণের আগ্রহ নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা

সম্পাদকীয়

প্রথম দিনে আজ ডাক পেয়েছে ১২টি দল
প্রথম দিনে আজ ডাক পেয়েছে ১২টি দল

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য

সম্পাদকীয়

সাবেক বিচারপতিসহ তিনজনের জামিন
সাবেক বিচারপতিসহ তিনজনের জামিন

নগর জীবন

কিস্তি না পেয়ে নাকফুল, দুজন বরখাস্ত
কিস্তি না পেয়ে নাকফুল, দুজন বরখাস্ত

দেশগ্রাম

১২ বছর পর তোলা হলো জামায়াত কর্মীর লাশ
১২ বছর পর তোলা হলো জামায়াত কর্মীর লাশ

দেশগ্রাম

এক সেঞ্চুরি ও দুই শত রানের জুটি
এক সেঞ্চুরি ও দুই শত রানের জুটি

মাঠে ময়দানে

প্রিপেইড মিটার স্থাপনের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ
প্রিপেইড মিটার স্থাপনের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ

দেশগ্রাম

প্রয়োজনীয় সংশোধন আনা হবে
প্রয়োজনীয় সংশোধন আনা হবে

নগর জীবন