শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৯ এপ্রিল, ২০২১ আপডেট:

অতিথি কলাম

মিথ্যা বলিনি, শুধু সত্য প্রকাশে মিতব্যয়ী হয়েছি

বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক
প্রিন্ট ভার্সন
মিথ্যা বলিনি, শুধু সত্য প্রকাশে মিতব্যয়ী হয়েছি

উপরে লিখিত কথাগুলো অস্ট্রেলিয়ার এক আদালতে সাক্ষী দেওয়ার সময় বলেছিলেন সে সময়ের ব্রিটিশ মন্ত্রিপরিষদ সচিব রবার্ট আর্মস্ট্রং (পরে লর্ড আর্মস্ট্রং)। ১৯৮৬ সালে পিটার রাইট নামক এক অবসরপ্রাপ্ত ঊর্ধ্বতন ব্রিটিশ গোয়েন্দা কর্মকর্তা ‘স্পাই কেচার’ নামে এক পুস্তক প্রকাশ করতে চাইলে ব্রিটিশ সরকার প্রকাশনার বিরুদ্ধে  নিষেধাজ্ঞার মামলা করলে ব্রিটিশ আদালত নিষেধাজ্ঞা প্রদান করেন। ব্রিটিশ সরকারের দাবি ছিল এই বইটি প্রকাশিত হলে যুক্তরাজ্যের নিরাপত্তা বিঘিœত হবে। সবশেষে সর্বোচ্চ ব্রিটিশ আদালত হাউস অব লর্ডসও নিষেধাজ্ঞা বজায় রাখলে পিটার রাইট অস্ট্রেলিয়া থেকে বইটি প্রকাশ করতে চাইলে মন্ত্রিপরিষদ সচিব সেখানেও ব্রিটিশ সরকারের পক্ষে নিষেধাজ্ঞার মামলা করেন। সেখানে টার্নবুল নামক তরুণ এক ব্যারিস্টারের জেরার মুখে নাস্তানাবুদ হয়ে অনর্গল মিথ্যাচার শুরু করেন মন্ত্রিপরিষদ সচিব। ব্যারিস্টার টার্নবুল তখন ব্রিটিশ মন্ত্রিপরিষদ সচিব মিথ্যা বলছেন কি না জিজ্ঞেস করলে সচিব উপরে লেখা মন্তব্য করে বিশ্বময় হাসির পাত্রে পরিণত হয়েছিলেন। অস্ট্রেলিয়ান আদালতও মন্ত্রিপরিষদ সচিবকে মিথ্যাচারী আখ্যায়িত করে তিরস্কার করেন এবং ব্রিটিশ সরকারের বিরুদ্ধে রায় প্রদান করেন। মিথ্যা সাক্ষী দেওয়ার অভিযোগে আদালত তাকে শাস্তি দেওয়ার কথাও ভেবেছিলেন। দেশে ফেরার পরও আর্মস্ট্রং সাহেব কঠোর সমালোচনায় পড়েন, যার ফলে তিনি ওই পদ থেকে সরে পড়তে বাধ্য হয়েছিলেন। অবশ্য প্রধানমন্ত্রীর আস্থাভাজন ছিলেন বলে তাকে লর্ডসভার সদস্য করা হয়েছিল।

ধর্ম ব্যবসায়ী মামুনুল হক বলেছে, স্ত্রীকে সন্তুষ্ট করতে সত্য গোপন করা, অর্থাৎ সোজা কথায় মিথ্যা বলা ধর্ম স্বীকৃত। এ কথা শুনে আর্মস্ট্রং সাহেবের উক্তিটির কথাই মনে পড়ল। ইংরেজি ভাষায় একটি প্রবাদ আছে, ‘সব জ্ঞানী লোক একইভাবে চিন্তা করে।’ অর্মস্ট্রং সাহেবের মতো একজন অতিপ্রাজ্ঞ ব্যক্তির সঙ্গে অতি নগণ্য ধর্মব্যবসায়ী মামুনুল হকের তুলনা করে চরম অর্বাচীনদের তালিকাভুক্ত হতে চাই না। তবে এক জায়গায় তাদের মিল অনস্বীকার্য-উভয়ই আত্মস্বীকৃত মিথ্যাচারী।

ধর্ম বিষয়ে আমার জ্ঞান অতি সামান্য। তবে ব্যারিস্টারি পড়ার সময় ঐচ্ছিক বিষয় হিসেবে ইসলামিক আইন পড়েছিলাম। কারণ সে বিষয়ে পাস করা সহজ বলেই সবাই ভাবতেন। ওই বিষয়টি পড়ার জন্য দুজন বিশ্বখ্যাত মুসলিম আইন বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক কুলসন এবং এন্ডারসনের ছাত্র হওয়ার সুযোগে সেই শাস্ত্র কিছুটা শিখতে পেরেছিলাম, যা পরবর্তীকালে যুক্তরাজ্য ইমিগ্রেশন অ্যাডভাইজরি সার্ভিসে চাকুরিকালে বেশ কাজে এসেছিল। উপরন্তু ছোটবেলা থেকে এটুকু জানার সুযোগ হয়েছে যে সেমাটিক ধর্মসমূহ যথা ইসলাম, খ্রিস্ট এবং ইহুদি ধর্ম ছাড়াও প্রাচীন হিন্দু, বৌদ্ধ, জৈন, শিখ, জরাস্ট্রিয়ান এবং কনফুসিয়াস প্রবর্তিত ধর্মসমূহেও সত্য বলার ওপর গুরুত্ব আরোপ করা হয়েছে। হিন্দু ধর্মও বলে, ‘যাহা সত্য তাহাই ভগবান, তাহাই সুন্দর।’

সে অর্থে মামুনুল হকের ফরমান নিশ্চয় ইসলাম ধর্ম বিরোধিতার শামিল। কেননা ইসলাম ধর্ম কোথাও বলে না কখনো মিথ্যার আশ্রয় নেওয়া যায়। বরং ইসলামিক ইতিহাস বলছে, পয়গম্বর ও ধর্মগুরুগণ কঠিন অবস্থার মধ্যেও সত্যকে বিসর্জন দেননি। মামুনুল হক অবশেষে সত্য স্বীকার করে সেসব ধর্মব্যবসায়ীর মুখে চুনকালি দিল যারা মামুনুল হক এবং তার সত্যিকার স্ত্রী আমেনা তৈয়বার টেলিফোন আলাপ ভুয়া বলে প্রচারণা চালাচ্ছিল। এই সত্য স্বীকারের কারণে মামুনুল হক শুধু ধর্মীয়ভাবেই পাপী হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়নি বরং অনেকগুলো অপরাধেরও আসামি হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে।

আসল স্ত্রী আমেনা তৈয়বার সঙ্গে ফোনালাপ প্রামাণ করে যে, ঝর্ণা আসলে শহীদুল ইসলামের স্ত্রী। কেননা ঝর্ণা শহীদুলের বর্তমান স্ত্রী, কেননা ঝর্ণা শহিদুলের প্রাক্তন স্ত্রী এ কথা মামুনুল বলেনি। মামুনুল আমেনাকে এই পরামর্শ দিয়েছিল আমেনাও যেন একইভাবে মিথ্যাচার প্রচার করে। মামুনুল আরও বলেছিল, পরিস্থিতির চাপে তাকে মিথ্যা বলতে হয়েছে। দন্ডবিধি অনুযায়ী অন্য স্ত্রীর সঙ্গে পরকীয়া সম্পর্কের সাজা পাঁচ বছর কারাদন্ড এবং অর্থদন্ড। তবে মহিলার স্বামীকেই বাদী হতে হয়। কোনো পুরুষ কোনো নারীকে এই মর্মে ভুল বুঝিয়ে যে সে নারী তার স্ত্রী, তার সঙ্গে দৈহিক সম্পর্ক করে তাহলে সেই পুরুষের দশ বছর পর্যন্ত কারাদন্ড এবং অর্থদন্ড হতে পারে। কোনো পুরুষ কোনো বিবাহিত নারীর সঙ্গে দৈহিক সম্পর্ক করার জন্য সে নারীকে ফুঁসলিয়ে নিয়ে গেলে তার সাজা দশ বছরের কারাদন্ড এবং অর্থদন্ড। পারিপার্শ্বিক ঘটনা বলছে মামুনুল এই দুটি অপরাধই করে থাকতে পারে। যে অপরাধটি মামুনুল হক করেছে বলে অনেকটা দৃঢ়তার সঙ্গে বলা যায় সেটির কথা দন্ডবিধির ৪৯৬ ধারায় রয়েছে। এতে বলা হয়েছে কোনো ব্যক্তি কোনো বৈধ বিয়ের মাধ্যম ছাড়াই ভুয়া বিয়ের আয়োজন করলে তার সাজা সাত বছর কারাদন্ড এবং অর্থদন্ড। প্রমাণিত ঘটনা বলছে মামুনুল ঝর্ণাকে কাবিনের মাধ্যমে বৈধ বিয়ে করেনি। কিন্তু একটি ভুয়া বিয়ের ঘটনা ঘটিয়েছে। তাই এ ধারায় তার সাজা অনেকটাই নিশ্চিত।

মামুনুল হক এবং তার অনুসারী ধর্মব্যবসায়ীরা বলছে আইনে একাধিক বিয়ের বিধান রয়েছে এবং বর্তমান স্ত্রীর অনুমতি পেলেই অধিক বিয়ে করা যায়। দুটো কথাই অসত্য এবং ভুল। ১৯৬১ সালে যেসব কারণে মোল্লাদের প্রবল প্রতিরোধ উপেক্ষা করে আইয়ুব খান মুসলিম পারিবারিক আইন অধ্যাদেশ জারি করেছিলেন, তার অন্যতম ছিল বহু বিবাহ রোধ করা। সেই অধ্যাদেশের ৬ ধারা অনুযায়ী কোনো পুরুষ তাদের বিয়ের স্থায়িত্বকালে অধিক বিয়ে করতে চাইলে তাকে আরবিট্রেশন কাউন্সিলের অনুমতি নিতে হয়। আরবিট্রেশন কাউন্সিল অনুমতি দেবে না যদি (১) স্বামী দেখাতে না পারে তার পূর্বতন স্ত্রী সম্মতি দিয়েছে (২) বিয়ের প্রয়োজন আছে এবং (৩) বিয়ের পক্ষে যৌক্তিকতা আছে। অর্থাৎ শুধু বর্তমান স্ত্রীর সম্মতি দেখালেই চলবে না, এও দেখাতে হবে যে অধিক বিয়ের প্রয়োজন আছে, এবং অধিক বিয়ে যৌক্তিক। সোজাকথায় মামুনুল যে তথাকথিত মানবিক বিয়ের কথা বলেছে তার ভিত্তিতে আরবিট্রেশন কাউন্সিল অনুমতি দিতে পারে না। বিয়ের প্রয়োজনীয়তা এবং যৌক্তিকতা উভয়ই অবশ্যই দেখাতে হবে। আর অনুমতি দেওয়ার এখতিয়ার একান্তই আরবিট্রেশন কাউন্সিলের, বর্তমান স্ত্রীর এ ধরনের কোনো এখতিয়ার নেই। সে শুধু সম্মতি প্রকাশ করার মালিক যে বিষয়টি উপরোল্লিখিত অন্য দুটি বাধ্যতামূলক বিষয়ের সঙ্গে বিবেচনায় নিয়ে আরবিট্রেশন কাউন্সিলকে সিদ্ধান্ত নিতে হয় যে অতিরিক্ত বিয়ের অনুমতি দেওয়া যায় কি না। কোনো পুরুষ এই বিধান লঙ্ঘন করে অধিক বিয়ে করলে এক বছর কারাদন্ড এবং অর্থদন্ড হতে পারে। তদুপরি তার অধিক বিয়ে নিবন্ধন করা যাবে না। ১৯৭৪ সালের বিবাহ ও তালাক নিবন্ধন আইন অনুযায়ী প্রতিটি বিয়ে নিবন্ধন করা বাধ্যতামূলক। নয়তো তিন মাসের কারাদন্ড এবং দর্থদন্ড।

১৯৬১ সালের পর আর তিন তালাক ঘোষণার মাধ্যমে তালাক হয় না। বৈধ এবং কার্যকর তালাক করতে হলে অবশ্যই ১৯৬১ সালের অধ্যাদেশের ৭ ধারার বিধান মেনে তা না করলে কোনো তালাকই কার্যকর হয় না। যার অর্থ এই যে, কোনো মহিলা ৭ ধারা মেনে তালাক না দিয়ে পুনরায় বিয়ে করলে সে এবং তার নব বিবাহিত অবৈধ স্বামীর সাত বছর পর্যন্ত কারাদন্ড হতে পারে। ঝর্ণা বা শহিদুল ৭ ধারা মেনে তালাক দিয়েছে কি না সেটি সম্পূর্ণ অস্পষ্ট। যদি অনুসরণ না করে পরে মামুনুলকে বিয়ে করে থাকে তাহলে উভয়েই সাত বছরের জন্য দন্ডিত হতে পারে।

সম্প্রতি ঝর্ণার স্বীকৃত পুত্র আবদুর রহমান এমন একটি ডায়েরি নিয়ে গণমাধ্যমে হাজির হয়েছেন যেটিকে তিনি তার মাতা ঝর্ণার ডায়েরি বলে দাবি করছেন। ডায়েরির মালিকানা এখনো প্রতিষ্ঠিত নয়। যদি এটি সত্যি ঝর্ণার ডায়েরি হয়ে থাকে তাহলে এতে যা লেখা আছে তার কারণে মামুনুলের ফাঁসি পর্যন্ত হতে পারে, কেননা এতে লেখা আছে মামুনুল ঝর্ণাকে বিয়ের প্রতিশ্রুতি দিয়ে তার সঙ্গে দৈহিক সম্পর্ক করেও বিয়ে করেনি। নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে এ ধরনের ঘটনা ধর্ষণের সংজ্ঞাভুক্ত বিধায় মামুনুল ধর্ষণেরও অপরাধী হতে পারে, যার সর্বোচ্চ সাজা এখন মৃত্যুদন্ড। ডায়েরির মালিকানা প্রমাণিত না হলেও যে বিষয়টি প্রমাণিত তা হলো মামুনুল এবং ঝর্ণা এক বাড়িতে বাস করে না। যে ঘটনা বহু প্রশ্নের জন্ম দিতে বাধ্য এবং উপস্থাপিত ডায়েরিতে যা লেখা রয়েছে তাও সমর্থন করে বৈকি, কেননা মামুনুল হক ঝর্ণাকে প্রতারিত করে তার সঙ্গে দৈহিক সম্পর্ক করে যাচ্ছে বলে যে দাবির কথা বলা আছে দুজনের দুই বাড়িতে বসবাস সে দাবিকে বহুলাংশে সমর্থন করে। আর একটি প্রমাণিত সত্য হলো এই যে, মামুনুল তার সঙ্গী মহিলার বিষয়ে মিথ্যা তথ্য দিয়ে অর্থাৎ প্রতারণার মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট রুমের চাবি এবং দখল প্রদান করতে রিসোর্ট মালিককে প্ররোচিত করেছিল যে কারণে সে দন্ডবিধির ৪১৭, ৪১৯ এবং ৪২০ ধারায় অপরাধ করেছে কি না সেটাও বিবেচনার বিষয় বটে। ৪২০ ধারা অপরাধের সাজা সাত বছর কারাদন্ড এবং অর্থদন্ড। সন্তানরা যাতে আদর্শ মানুষ হিসেবে বেড়ে ওঠে সেই প্রত্যাশা নিয়েই বহু পিতামাতা সন্তানদের মাদরাসায় পাঠায়। অথচ মাদরাসায় তারা শিক্ষা পায় মামুনুলদের মতো স্বীকৃত মিথ্যাচারী, পাপী এবং আইনের দৃষ্টিতে বহু অপরাধীর কাছ থেকে। মামুনুল হক একাই এই দলভুক্ত নয়-এতে রয়েছে আরও অনেক ধর্মব্যবসায়ী, পাপী এবং আইনের দৃষ্টিতে অপরাধী। প্রতিদিন পত্রিকা খুললেই দেখা যায় মাদরাসা শিক্ষক ছাত্রদের বলাৎকার করেছে। সুতরাং সরলমনা পিতা-মাতাকে যেমন সাবধান হতে হবে, রাষ্ট্রকেও নিশ্চিত করতে হবে অবুঝ ছেলেমেয়েরা যেন এসব পাপী, অপরাধীদের দ্বারা মিথ্যাচার, পাপাচার এবং অপরাধ জগতের সদস্যে পরিণত না হয়। এ ছাড়াও মামুনুলের মতো পাপী, অপরাধীরা হাজার হাজার সরলমনা জনতার উদ্দেশে এ ধরনের মিথ্যাচার, পাপ এবং অপরাধের কথা ছড়িয়ে সমাজকে কলুষিত করছে, পাপের এবং অপরাধের বাণী ছড়িয়ে বেড়াচ্ছে। তারা ধর্মের আসল বাণী, মঙ্গলের বাণী, ন্যায়ের বাণী, সততার বাণী, সম্প্রীতির বাণী, ভ্রাতৃত্বের বাণী প্রচার করছে না। হিংসা এবং ঘৃণার বাণী প্রচার করে সমাজের যে ক্ষতি করছে সেটি বন্ধ করার দায়িত্ব একান্তই রাষ্ট্রের। তারা প্রতিনিয়ত ওয়াজের নামে যেসব অপরাধ করে বেড়াচ্ছে তার বিরুদ্ধে শাস্তির বিধান থাকা সত্ত্বেও এসব ধর্মব্যবসায়ীরা আইনকে মোটেও তোয়াক্কা করছে না। ওয়াজ নামক ব্যবসা যে অতি সহজে অধিক মুনাফা অর্জনের এক উত্তম পন্থা ধর্ম ব্যবসায়ীদের চালচলনই তার প্রমাণ। প্রতিটি ওয়াজ থেকে সরলমনা শ্রোতাদের অনেকটা ব্ল্যাকমেল করে ধর্মব্যবসায়ীরা শ্রোতাদের বাধ্য করছে অকাতরে পয়সা দিতে। অথচ ধর্মের বক্তৃতা দিয়ে এভাবে বাধ্য করে বা চুক্তি করে পয়সা আদায় করা ইসলামে নিষিদ্ধ। তারা এমনকি উচ্চবিত্ত মানুষের চেয়েও অধিক বিলাসবহুল জীবনযাপন করে, গমন করে হেলিকপ্টারযোগে যেগুলো সবার কাছে দৃশ্যমান। এসব ঘটনা প্রমাণ করে এই ধর্মব্যবসায়ীরা সরলমনা মানুষকে বিভ্রান্ত করে তাদের থেকে অন্যায়ভাবে পয়সা লুটিয়ে নিয়ে এত অল্প শ্রমের দ্বারা এত লাভজনক ব্যবসা করে প্রমাণ করছে এত অল্প শ্রমের দ্বারা এত লাভজনক দ্বিতীয় কোনো ব্যবসা দেশে আর কোনোটিই নেই। তদুপরি তাদের আয়ের ওপর দেওয়া হয় না কোনো আয়কর।  সময় হয়েছে তাদের আয়ের উৎস তদন্তের মাধ্যমে বের করা।

        লেখক : আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি।

এই বিভাগের আরও খবর
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বশেষ খবর
জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান
জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন
ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন

২৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এনসিটি বিদেশিদের না দিতে চট্টগ্রামে মশাল মিছিল–সড়ক অবরোধ
এনসিটি বিদেশিদের না দিতে চট্টগ্রামে মশাল মিছিল–সড়ক অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার
কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ
১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ার অন্ধকারের আলো ছড়ানোর স্বপ্ন ম্লান!
মালয়েশিয়ার অন্ধকারের আলো ছড়ানোর স্বপ্ন ম্লান!

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশ দলে তিন ফরম্যাটে তিন সহ-অধিনায়ক ঘোষণা
বাংলাদেশ দলে তিন ফরম্যাটে তিন সহ-অধিনায়ক ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট
রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিংড়ায় চড়া দামেই কিনতে হচ্ছে শীতকালীন সবজি
সিংড়ায় চড়া দামেই কিনতে হচ্ছে শীতকালীন সবজি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ
সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?
খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

খাগড়াছড়িতে ইমাম-ওলামাদের নিয়ে মতবিনিময়
খাগড়াছড়িতে ইমাম-ওলামাদের নিয়ে মতবিনিময়

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পৃথিবীরও একদিন মরে যেতে হবে!
পৃথিবীরও একদিন মরে যেতে হবে!

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

রংপুরে ‘ক্লান্ত হিমালয়’ গৃধিনী শকুন উদ্ধার
রংপুরে ‘ক্লান্ত হিমালয়’ গৃধিনী শকুন উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি
১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি

পেছনের পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে