শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৯ এপ্রিল, ২০২১ আপডেট:

অতিথি কলাম

মিথ্যা বলিনি, শুধু সত্য প্রকাশে মিতব্যয়ী হয়েছি

বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক
প্রিন্ট ভার্সন
মিথ্যা বলিনি, শুধু সত্য প্রকাশে মিতব্যয়ী হয়েছি

উপরে লিখিত কথাগুলো অস্ট্রেলিয়ার এক আদালতে সাক্ষী দেওয়ার সময় বলেছিলেন সে সময়ের ব্রিটিশ মন্ত্রিপরিষদ সচিব রবার্ট আর্মস্ট্রং (পরে লর্ড আর্মস্ট্রং)। ১৯৮৬ সালে পিটার রাইট নামক এক অবসরপ্রাপ্ত ঊর্ধ্বতন ব্রিটিশ গোয়েন্দা কর্মকর্তা ‘স্পাই কেচার’ নামে এক পুস্তক প্রকাশ করতে চাইলে ব্রিটিশ সরকার প্রকাশনার বিরুদ্ধে  নিষেধাজ্ঞার মামলা করলে ব্রিটিশ আদালত নিষেধাজ্ঞা প্রদান করেন। ব্রিটিশ সরকারের দাবি ছিল এই বইটি প্রকাশিত হলে যুক্তরাজ্যের নিরাপত্তা বিঘিœত হবে। সবশেষে সর্বোচ্চ ব্রিটিশ আদালত হাউস অব লর্ডসও নিষেধাজ্ঞা বজায় রাখলে পিটার রাইট অস্ট্রেলিয়া থেকে বইটি প্রকাশ করতে চাইলে মন্ত্রিপরিষদ সচিব সেখানেও ব্রিটিশ সরকারের পক্ষে নিষেধাজ্ঞার মামলা করেন। সেখানে টার্নবুল নামক তরুণ এক ব্যারিস্টারের জেরার মুখে নাস্তানাবুদ হয়ে অনর্গল মিথ্যাচার শুরু করেন মন্ত্রিপরিষদ সচিব। ব্যারিস্টার টার্নবুল তখন ব্রিটিশ মন্ত্রিপরিষদ সচিব মিথ্যা বলছেন কি না জিজ্ঞেস করলে সচিব উপরে লেখা মন্তব্য করে বিশ্বময় হাসির পাত্রে পরিণত হয়েছিলেন। অস্ট্রেলিয়ান আদালতও মন্ত্রিপরিষদ সচিবকে মিথ্যাচারী আখ্যায়িত করে তিরস্কার করেন এবং ব্রিটিশ সরকারের বিরুদ্ধে রায় প্রদান করেন। মিথ্যা সাক্ষী দেওয়ার অভিযোগে আদালত তাকে শাস্তি দেওয়ার কথাও ভেবেছিলেন। দেশে ফেরার পরও আর্মস্ট্রং সাহেব কঠোর সমালোচনায় পড়েন, যার ফলে তিনি ওই পদ থেকে সরে পড়তে বাধ্য হয়েছিলেন। অবশ্য প্রধানমন্ত্রীর আস্থাভাজন ছিলেন বলে তাকে লর্ডসভার সদস্য করা হয়েছিল।

ধর্ম ব্যবসায়ী মামুনুল হক বলেছে, স্ত্রীকে সন্তুষ্ট করতে সত্য গোপন করা, অর্থাৎ সোজা কথায় মিথ্যা বলা ধর্ম স্বীকৃত। এ কথা শুনে আর্মস্ট্রং সাহেবের উক্তিটির কথাই মনে পড়ল। ইংরেজি ভাষায় একটি প্রবাদ আছে, ‘সব জ্ঞানী লোক একইভাবে চিন্তা করে।’ অর্মস্ট্রং সাহেবের মতো একজন অতিপ্রাজ্ঞ ব্যক্তির সঙ্গে অতি নগণ্য ধর্মব্যবসায়ী মামুনুল হকের তুলনা করে চরম অর্বাচীনদের তালিকাভুক্ত হতে চাই না। তবে এক জায়গায় তাদের মিল অনস্বীকার্য-উভয়ই আত্মস্বীকৃত মিথ্যাচারী।

ধর্ম বিষয়ে আমার জ্ঞান অতি সামান্য। তবে ব্যারিস্টারি পড়ার সময় ঐচ্ছিক বিষয় হিসেবে ইসলামিক আইন পড়েছিলাম। কারণ সে বিষয়ে পাস করা সহজ বলেই সবাই ভাবতেন। ওই বিষয়টি পড়ার জন্য দুজন বিশ্বখ্যাত মুসলিম আইন বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক কুলসন এবং এন্ডারসনের ছাত্র হওয়ার সুযোগে সেই শাস্ত্র কিছুটা শিখতে পেরেছিলাম, যা পরবর্তীকালে যুক্তরাজ্য ইমিগ্রেশন অ্যাডভাইজরি সার্ভিসে চাকুরিকালে বেশ কাজে এসেছিল। উপরন্তু ছোটবেলা থেকে এটুকু জানার সুযোগ হয়েছে যে সেমাটিক ধর্মসমূহ যথা ইসলাম, খ্রিস্ট এবং ইহুদি ধর্ম ছাড়াও প্রাচীন হিন্দু, বৌদ্ধ, জৈন, শিখ, জরাস্ট্রিয়ান এবং কনফুসিয়াস প্রবর্তিত ধর্মসমূহেও সত্য বলার ওপর গুরুত্ব আরোপ করা হয়েছে। হিন্দু ধর্মও বলে, ‘যাহা সত্য তাহাই ভগবান, তাহাই সুন্দর।’

সে অর্থে মামুনুল হকের ফরমান নিশ্চয় ইসলাম ধর্ম বিরোধিতার শামিল। কেননা ইসলাম ধর্ম কোথাও বলে না কখনো মিথ্যার আশ্রয় নেওয়া যায়। বরং ইসলামিক ইতিহাস বলছে, পয়গম্বর ও ধর্মগুরুগণ কঠিন অবস্থার মধ্যেও সত্যকে বিসর্জন দেননি। মামুনুল হক অবশেষে সত্য স্বীকার করে সেসব ধর্মব্যবসায়ীর মুখে চুনকালি দিল যারা মামুনুল হক এবং তার সত্যিকার স্ত্রী আমেনা তৈয়বার টেলিফোন আলাপ ভুয়া বলে প্রচারণা চালাচ্ছিল। এই সত্য স্বীকারের কারণে মামুনুল হক শুধু ধর্মীয়ভাবেই পাপী হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়নি বরং অনেকগুলো অপরাধেরও আসামি হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে।

আসল স্ত্রী আমেনা তৈয়বার সঙ্গে ফোনালাপ প্রামাণ করে যে, ঝর্ণা আসলে শহীদুল ইসলামের স্ত্রী। কেননা ঝর্ণা শহীদুলের বর্তমান স্ত্রী, কেননা ঝর্ণা শহিদুলের প্রাক্তন স্ত্রী এ কথা মামুনুল বলেনি। মামুনুল আমেনাকে এই পরামর্শ দিয়েছিল আমেনাও যেন একইভাবে মিথ্যাচার প্রচার করে। মামুনুল আরও বলেছিল, পরিস্থিতির চাপে তাকে মিথ্যা বলতে হয়েছে। দন্ডবিধি অনুযায়ী অন্য স্ত্রীর সঙ্গে পরকীয়া সম্পর্কের সাজা পাঁচ বছর কারাদন্ড এবং অর্থদন্ড। তবে মহিলার স্বামীকেই বাদী হতে হয়। কোনো পুরুষ কোনো নারীকে এই মর্মে ভুল বুঝিয়ে যে সে নারী তার স্ত্রী, তার সঙ্গে দৈহিক সম্পর্ক করে তাহলে সেই পুরুষের দশ বছর পর্যন্ত কারাদন্ড এবং অর্থদন্ড হতে পারে। কোনো পুরুষ কোনো বিবাহিত নারীর সঙ্গে দৈহিক সম্পর্ক করার জন্য সে নারীকে ফুঁসলিয়ে নিয়ে গেলে তার সাজা দশ বছরের কারাদন্ড এবং অর্থদন্ড। পারিপার্শ্বিক ঘটনা বলছে মামুনুল এই দুটি অপরাধই করে থাকতে পারে। যে অপরাধটি মামুনুল হক করেছে বলে অনেকটা দৃঢ়তার সঙ্গে বলা যায় সেটির কথা দন্ডবিধির ৪৯৬ ধারায় রয়েছে। এতে বলা হয়েছে কোনো ব্যক্তি কোনো বৈধ বিয়ের মাধ্যম ছাড়াই ভুয়া বিয়ের আয়োজন করলে তার সাজা সাত বছর কারাদন্ড এবং অর্থদন্ড। প্রমাণিত ঘটনা বলছে মামুনুল ঝর্ণাকে কাবিনের মাধ্যমে বৈধ বিয়ে করেনি। কিন্তু একটি ভুয়া বিয়ের ঘটনা ঘটিয়েছে। তাই এ ধারায় তার সাজা অনেকটাই নিশ্চিত।

মামুনুল হক এবং তার অনুসারী ধর্মব্যবসায়ীরা বলছে আইনে একাধিক বিয়ের বিধান রয়েছে এবং বর্তমান স্ত্রীর অনুমতি পেলেই অধিক বিয়ে করা যায়। দুটো কথাই অসত্য এবং ভুল। ১৯৬১ সালে যেসব কারণে মোল্লাদের প্রবল প্রতিরোধ উপেক্ষা করে আইয়ুব খান মুসলিম পারিবারিক আইন অধ্যাদেশ জারি করেছিলেন, তার অন্যতম ছিল বহু বিবাহ রোধ করা। সেই অধ্যাদেশের ৬ ধারা অনুযায়ী কোনো পুরুষ তাদের বিয়ের স্থায়িত্বকালে অধিক বিয়ে করতে চাইলে তাকে আরবিট্রেশন কাউন্সিলের অনুমতি নিতে হয়। আরবিট্রেশন কাউন্সিল অনুমতি দেবে না যদি (১) স্বামী দেখাতে না পারে তার পূর্বতন স্ত্রী সম্মতি দিয়েছে (২) বিয়ের প্রয়োজন আছে এবং (৩) বিয়ের পক্ষে যৌক্তিকতা আছে। অর্থাৎ শুধু বর্তমান স্ত্রীর সম্মতি দেখালেই চলবে না, এও দেখাতে হবে যে অধিক বিয়ের প্রয়োজন আছে, এবং অধিক বিয়ে যৌক্তিক। সোজাকথায় মামুনুল যে তথাকথিত মানবিক বিয়ের কথা বলেছে তার ভিত্তিতে আরবিট্রেশন কাউন্সিল অনুমতি দিতে পারে না। বিয়ের প্রয়োজনীয়তা এবং যৌক্তিকতা উভয়ই অবশ্যই দেখাতে হবে। আর অনুমতি দেওয়ার এখতিয়ার একান্তই আরবিট্রেশন কাউন্সিলের, বর্তমান স্ত্রীর এ ধরনের কোনো এখতিয়ার নেই। সে শুধু সম্মতি প্রকাশ করার মালিক যে বিষয়টি উপরোল্লিখিত অন্য দুটি বাধ্যতামূলক বিষয়ের সঙ্গে বিবেচনায় নিয়ে আরবিট্রেশন কাউন্সিলকে সিদ্ধান্ত নিতে হয় যে অতিরিক্ত বিয়ের অনুমতি দেওয়া যায় কি না। কোনো পুরুষ এই বিধান লঙ্ঘন করে অধিক বিয়ে করলে এক বছর কারাদন্ড এবং অর্থদন্ড হতে পারে। তদুপরি তার অধিক বিয়ে নিবন্ধন করা যাবে না। ১৯৭৪ সালের বিবাহ ও তালাক নিবন্ধন আইন অনুযায়ী প্রতিটি বিয়ে নিবন্ধন করা বাধ্যতামূলক। নয়তো তিন মাসের কারাদন্ড এবং দর্থদন্ড।

১৯৬১ সালের পর আর তিন তালাক ঘোষণার মাধ্যমে তালাক হয় না। বৈধ এবং কার্যকর তালাক করতে হলে অবশ্যই ১৯৬১ সালের অধ্যাদেশের ৭ ধারার বিধান মেনে তা না করলে কোনো তালাকই কার্যকর হয় না। যার অর্থ এই যে, কোনো মহিলা ৭ ধারা মেনে তালাক না দিয়ে পুনরায় বিয়ে করলে সে এবং তার নব বিবাহিত অবৈধ স্বামীর সাত বছর পর্যন্ত কারাদন্ড হতে পারে। ঝর্ণা বা শহিদুল ৭ ধারা মেনে তালাক দিয়েছে কি না সেটি সম্পূর্ণ অস্পষ্ট। যদি অনুসরণ না করে পরে মামুনুলকে বিয়ে করে থাকে তাহলে উভয়েই সাত বছরের জন্য দন্ডিত হতে পারে।

সম্প্রতি ঝর্ণার স্বীকৃত পুত্র আবদুর রহমান এমন একটি ডায়েরি নিয়ে গণমাধ্যমে হাজির হয়েছেন যেটিকে তিনি তার মাতা ঝর্ণার ডায়েরি বলে দাবি করছেন। ডায়েরির মালিকানা এখনো প্রতিষ্ঠিত নয়। যদি এটি সত্যি ঝর্ণার ডায়েরি হয়ে থাকে তাহলে এতে যা লেখা আছে তার কারণে মামুনুলের ফাঁসি পর্যন্ত হতে পারে, কেননা এতে লেখা আছে মামুনুল ঝর্ণাকে বিয়ের প্রতিশ্রুতি দিয়ে তার সঙ্গে দৈহিক সম্পর্ক করেও বিয়ে করেনি। নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে এ ধরনের ঘটনা ধর্ষণের সংজ্ঞাভুক্ত বিধায় মামুনুল ধর্ষণেরও অপরাধী হতে পারে, যার সর্বোচ্চ সাজা এখন মৃত্যুদন্ড। ডায়েরির মালিকানা প্রমাণিত না হলেও যে বিষয়টি প্রমাণিত তা হলো মামুনুল এবং ঝর্ণা এক বাড়িতে বাস করে না। যে ঘটনা বহু প্রশ্নের জন্ম দিতে বাধ্য এবং উপস্থাপিত ডায়েরিতে যা লেখা রয়েছে তাও সমর্থন করে বৈকি, কেননা মামুনুল হক ঝর্ণাকে প্রতারিত করে তার সঙ্গে দৈহিক সম্পর্ক করে যাচ্ছে বলে যে দাবির কথা বলা আছে দুজনের দুই বাড়িতে বসবাস সে দাবিকে বহুলাংশে সমর্থন করে। আর একটি প্রমাণিত সত্য হলো এই যে, মামুনুল তার সঙ্গী মহিলার বিষয়ে মিথ্যা তথ্য দিয়ে অর্থাৎ প্রতারণার মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট রুমের চাবি এবং দখল প্রদান করতে রিসোর্ট মালিককে প্ররোচিত করেছিল যে কারণে সে দন্ডবিধির ৪১৭, ৪১৯ এবং ৪২০ ধারায় অপরাধ করেছে কি না সেটাও বিবেচনার বিষয় বটে। ৪২০ ধারা অপরাধের সাজা সাত বছর কারাদন্ড এবং অর্থদন্ড। সন্তানরা যাতে আদর্শ মানুষ হিসেবে বেড়ে ওঠে সেই প্রত্যাশা নিয়েই বহু পিতামাতা সন্তানদের মাদরাসায় পাঠায়। অথচ মাদরাসায় তারা শিক্ষা পায় মামুনুলদের মতো স্বীকৃত মিথ্যাচারী, পাপী এবং আইনের দৃষ্টিতে বহু অপরাধীর কাছ থেকে। মামুনুল হক একাই এই দলভুক্ত নয়-এতে রয়েছে আরও অনেক ধর্মব্যবসায়ী, পাপী এবং আইনের দৃষ্টিতে অপরাধী। প্রতিদিন পত্রিকা খুললেই দেখা যায় মাদরাসা শিক্ষক ছাত্রদের বলাৎকার করেছে। সুতরাং সরলমনা পিতা-মাতাকে যেমন সাবধান হতে হবে, রাষ্ট্রকেও নিশ্চিত করতে হবে অবুঝ ছেলেমেয়েরা যেন এসব পাপী, অপরাধীদের দ্বারা মিথ্যাচার, পাপাচার এবং অপরাধ জগতের সদস্যে পরিণত না হয়। এ ছাড়াও মামুনুলের মতো পাপী, অপরাধীরা হাজার হাজার সরলমনা জনতার উদ্দেশে এ ধরনের মিথ্যাচার, পাপ এবং অপরাধের কথা ছড়িয়ে সমাজকে কলুষিত করছে, পাপের এবং অপরাধের বাণী ছড়িয়ে বেড়াচ্ছে। তারা ধর্মের আসল বাণী, মঙ্গলের বাণী, ন্যায়ের বাণী, সততার বাণী, সম্প্রীতির বাণী, ভ্রাতৃত্বের বাণী প্রচার করছে না। হিংসা এবং ঘৃণার বাণী প্রচার করে সমাজের যে ক্ষতি করছে সেটি বন্ধ করার দায়িত্ব একান্তই রাষ্ট্রের। তারা প্রতিনিয়ত ওয়াজের নামে যেসব অপরাধ করে বেড়াচ্ছে তার বিরুদ্ধে শাস্তির বিধান থাকা সত্ত্বেও এসব ধর্মব্যবসায়ীরা আইনকে মোটেও তোয়াক্কা করছে না। ওয়াজ নামক ব্যবসা যে অতি সহজে অধিক মুনাফা অর্জনের এক উত্তম পন্থা ধর্ম ব্যবসায়ীদের চালচলনই তার প্রমাণ। প্রতিটি ওয়াজ থেকে সরলমনা শ্রোতাদের অনেকটা ব্ল্যাকমেল করে ধর্মব্যবসায়ীরা শ্রোতাদের বাধ্য করছে অকাতরে পয়সা দিতে। অথচ ধর্মের বক্তৃতা দিয়ে এভাবে বাধ্য করে বা চুক্তি করে পয়সা আদায় করা ইসলামে নিষিদ্ধ। তারা এমনকি উচ্চবিত্ত মানুষের চেয়েও অধিক বিলাসবহুল জীবনযাপন করে, গমন করে হেলিকপ্টারযোগে যেগুলো সবার কাছে দৃশ্যমান। এসব ঘটনা প্রমাণ করে এই ধর্মব্যবসায়ীরা সরলমনা মানুষকে বিভ্রান্ত করে তাদের থেকে অন্যায়ভাবে পয়সা লুটিয়ে নিয়ে এত অল্প শ্রমের দ্বারা এত লাভজনক ব্যবসা করে প্রমাণ করছে এত অল্প শ্রমের দ্বারা এত লাভজনক দ্বিতীয় কোনো ব্যবসা দেশে আর কোনোটিই নেই। তদুপরি তাদের আয়ের ওপর দেওয়া হয় না কোনো আয়কর।  সময় হয়েছে তাদের আয়ের উৎস তদন্তের মাধ্যমে বের করা।

        লেখক : আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি।

এই বিভাগের আরও খবর
দুর্নীতি কমেছে
দুর্নীতি কমেছে
ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.)
ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.)
রসুল (সা.)-এর দাওয়াত
রসুল (সা.)-এর দাওয়াত
ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) আমাদের করণীয়
ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) আমাদের করণীয়
বাক্‌স্বাধীনতা কারও দয়ার দান নয়
বাক্‌স্বাধীনতা কারও দয়ার দান নয়
একাত্তরের গৌরব ছিল দেশপ্রেম
একাত্তরের গৌরব ছিল দেশপ্রেম
দারিদ্র্য ভয়ংকর
দারিদ্র্য ভয়ংকর
রাজনৈতিক সংকট
রাজনৈতিক সংকট
নবীজি (সা.)-এর সিরাতে আছে আমাদের মুক্তির দিশা
নবীজি (সা.)-এর সিরাতে আছে আমাদের মুক্তির দিশা
অবারিত হোক ইতিহাসের পথ
অবারিত হোক ইতিহাসের পথ
ঋণ প্রবৃদ্ধি
ঋণ প্রবৃদ্ধি
বিচার বিভাগ
বিচার বিভাগ
সর্বশেষ খবর
সারা দেশে বসুন্ধরা শুভসংঘ পাঠাগার
সারা দেশে বসুন্ধরা শুভসংঘ পাঠাগার

২ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

শৈলকুপায় পুকুর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
শৈলকুপায় পুকুর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিষাক্ত মদপানে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৫
বিষাক্ত মদপানে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৫

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে জাতিসংঘের অধিবেশনে যাচ্ছেন না মোদি
যুক্তরাষ্ট্রে জাতিসংঘের অধিবেশনে যাচ্ছেন না মোদি

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ বলে অ্যান্টিগার জয়, ব্যাটে-বলে ব্যর্থ সাকিব
শেষ বলে অ্যান্টিগার জয়, ব্যাটে-বলে ব্যর্থ সাকিব

৫৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দুর্ঘটনার শিকার হয়ে হাসপাতালে পিএসজি কোচ
দুর্ঘটনার শিকার হয়ে হাসপাতালে পিএসজি কোচ

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচন না হলে পাঁচ সংকটে পড়বে দেশ
নির্বাচন না হলে পাঁচ সংকটে পড়বে দেশ

৫৭ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

ঢাকার বাতাস আজ সহনীয়
ঢাকার বাতাস আজ সহনীয়

৫৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

কে হবেন বশিরের রানিংমেট
কে হবেন বশিরের রানিংমেট

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রসুল (সা.)-এর দাওয়াত
রসুল (সা.)-এর দাওয়াত

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এস্তোনিয়াকে উড়িয়ে দিল ইতালি
এস্তোনিয়াকে উড়িয়ে দিল ইতালি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে শুরু হয়েছে ৫৪তম জশনে জুলুস
চট্টগ্রামে শুরু হয়েছে ৫৪তম জশনে জুলুস

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

থুতু কাণ্ডে সুয়ারেজের ৬ ম্যাচ নিষেধাজ্ঞা, বুসকেতস-আভিলেসও শাস্তির মুখে
থুতু কাণ্ডে সুয়ারেজের ৬ ম্যাচ নিষেধাজ্ঞা, বুসকেতস-আভিলেসও শাস্তির মুখে

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভেনেজুয়েলায় যে কোনো সময় হামলা চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র, দাবি রিপোর্টে
ভেনেজুয়েলায় যে কোনো সময় হামলা চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র, দাবি রিপোর্টে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজারকে উড়িয়ে বিশ্বকাপ নিশ্চিত করল মরক্কো
নাইজারকে উড়িয়ে বিশ্বকাপ নিশ্চিত করল মরক্কো

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে নাদেলসহ সাড়ে ৩শ' জনের বিরুদ্ধে মামলা
সিলেটে নাদেলসহ সাড়ে ৩শ' জনের বিরুদ্ধে মামলা

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

থুতু কাণ্ডে ক্ষমা চাইলেন সুয়ারেজ
থুতু কাণ্ডে ক্ষমা চাইলেন সুয়ারেজ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কর ফাঁকির অভিযোগে ব্রিটেনের উপপ্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ
কর ফাঁকির অভিযোগে ব্রিটেনের উপপ্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিষাক্ত মদ্যপানে মুন্সিগঞ্জে চারজনের মৃত্যু
বিষাক্ত মদ্যপানে মুন্সিগঞ্জে চারজনের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রৌমারীতে অটোভ্যানের চাকায় পিষ্ট হয়ে শিশু নিহত
রৌমারীতে অটোভ্যানের চাকায় পিষ্ট হয়ে শিশু নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে বিএনপি’র দুইপক্ষের সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধ ৮
মুন্সিগঞ্জে বিএনপি’র দুইপক্ষের সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধ ৮

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টমটম চালক সোহেল হত্যা মামলার মূলহোতা গ্রেফতার
টমটম চালক সোহেল হত্যা মামলার মূলহোতা গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত দুই মাসের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের কাছে ক্ষমা চাইবে, দাবি মার্কিন বাণিজ্যমন্ত্রীর
ভারত দুই মাসের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের কাছে ক্ষমা চাইবে, দাবি মার্কিন বাণিজ্যমন্ত্রীর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় নওগাঁ ডিবির ওসি নিহত, স্ত্রী আহত
গাজীপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় নওগাঁ ডিবির ওসি নিহত, স্ত্রী আহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মনে হচ্ছে ‘অন্ধকারতম’ চীনের কাছে ভারত-রাশিয়াকে হারিয়েছি : ট্রাম্প
মনে হচ্ছে ‘অন্ধকারতম’ চীনের কাছে ভারত-রাশিয়াকে হারিয়েছি : ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ যেমন থাকবে আবহাওয়া
আজ যেমন থাকবে আবহাওয়া

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

করিমগঞ্জে সালিশি দরবারে প্রতিপক্ষের ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
করিমগঞ্জে সালিশি দরবারে প্রতিপক্ষের ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আয়ারল্যান্ড সফরে ইংল্যান্ড টি-টোয়েন্টি দলে ফিরলেন কক্স
আয়ারল্যান্ড সফরে ইংল্যান্ড টি-টোয়েন্টি দলে ফিরলেন কক্স

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পঞ্চগড়ে মহিলা দলের মতবিনিময় সভা
পঞ্চগড়ে মহিলা দলের মতবিনিময় সভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ সেপ্টেম্বর)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
মুনিয়ার বোনকে গ্রেফতারের দাবি ইলিয়াসের
মুনিয়ার বোনকে গ্রেফতারের দাবি ইলিয়াসের

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দামি ঘড়ি-আইপ্যাড ফিরিয়ে দিলেন উপদেষ্টা ফাওজুল কবির
দামি ঘড়ি-আইপ্যাড ফিরিয়ে দিলেন উপদেষ্টা ফাওজুল কবির

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আবারও ভাঙচুর-অগ্নিসংযোগ
জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আবারও ভাঙচুর-অগ্নিসংযোগ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফোনে যেসব নম্বর থেকে কল পেলেই বুঝবেন জিমেইল হ্যাকের চেষ্টা চলছে
ফোনে যেসব নম্বর থেকে কল পেলেই বুঝবেন জিমেইল হ্যাকের চেষ্টা চলছে

২০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

নুরাল পাগলার মরদেহে আগুন দেওয়ার ঘটনায় জড়িতরা উপযুক্ত শাস্তি পাবে
নুরাল পাগলার মরদেহে আগুন দেওয়ার ঘটনায় জড়িতরা উপযুক্ত শাস্তি পাবে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানবন্দর থেকে ফেরত পাঠানো হলো লতিফ সিদ্দিকীর ভাইকে
বিমানবন্দর থেকে ফেরত পাঠানো হলো লতিফ সিদ্দিকীর ভাইকে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত দুই মাসের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের কাছে ক্ষমা চাইবে, দাবি মার্কিন বাণিজ্যমন্ত্রীর
ভারত দুই মাসের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের কাছে ক্ষমা চাইবে, দাবি মার্কিন বাণিজ্যমন্ত্রীর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল কাদেরের পাশে থাকার প্রতিশ্রুতি ছাত্রদল সভাপতির
আবদুল কাদেরের পাশে থাকার প্রতিশ্রুতি ছাত্রদল সভাপতির

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এসএসসি ও সমমানের বৃত্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ
এসএসসি ও সমমানের বৃত্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্র থেকে দেশে ফিরলেন আরো ৩০ বাংলাদেশি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে দেশে ফিরলেন আরো ৩০ বাংলাদেশি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসুতে জিএস পদে বাকেরকে সমর্থন দিয়ে সরে দাঁড়ালেন মাহিন
ডাকসুতে জিএস পদে বাকেরকে সমর্থন দিয়ে সরে দাঁড়ালেন মাহিন

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হুন্দাই কারখানায় ট্রাম্প বাহিনীর অভিযান, ক্ষেপেছে দক্ষিণ কোরিয়া
হুন্দাই কারখানায় ট্রাম্প বাহিনীর অভিযান, ক্ষেপেছে দক্ষিণ কোরিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসিদের সঙ্গে লাতিন অঞ্চলে আরও যাদের বিশ্বকাপের টিকিট নিশ্চিত
মেসিদের সঙ্গে লাতিন অঞ্চলে আরও যাদের বিশ্বকাপের টিকিট নিশ্চিত

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভেনেজুয়েলায় যে কোনো সময় হামলা চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র, দাবি রিপোর্টে
ভেনেজুয়েলায় যে কোনো সময় হামলা চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র, দাবি রিপোর্টে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুনি হাসিনার আওয়ামী লীগ ভারতপন্থী, বিএনপিকে ট্যাগ দিবেন না : রিজভী
খুনি হাসিনার আওয়ামী লীগ ভারতপন্থী, বিএনপিকে ট্যাগ দিবেন না : রিজভী

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হিজবুল্লাহকে নিরস্ত্রীকরণে সেনাবাহিনীর পরিকল্পনা নিয়ে আলোচনা করবে লেবানন
হিজবুল্লাহকে নিরস্ত্রীকরণে সেনাবাহিনীর পরিকল্পনা নিয়ে আলোচনা করবে লেবানন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনে পশ্চিমা সেনা মোতায়েন, পুতিনের হুঁশিয়ারি
ইউক্রেনে পশ্চিমা সেনা মোতায়েন, পুতিনের হুঁশিয়ারি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভুয়া আর্থিক প্রণোদনা নিয়ে সতর্ক করল প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়
ভুয়া আর্থিক প্রণোদনা নিয়ে সতর্ক করল প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মনে হচ্ছে ‘অন্ধকারতম’ চীনের কাছে ভারত-রাশিয়াকে হারিয়েছি : ট্রাম্প
মনে হচ্ছে ‘অন্ধকারতম’ চীনের কাছে ভারত-রাশিয়াকে হারিয়েছি : ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাড়ে তিন হাজার চিকিৎসক নিয়োগ দেবে সরকার : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
সাড়ে তিন হাজার চিকিৎসক নিয়োগ দেবে সরকার : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বস্তায় আদা চাষ
বস্তায় আদা চাষ

১৯ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সাইফুর রহমান না থাকলে অর্থনীতি মুখ থুবড়ে পড়তো: ড. মঈন খান
সাইফুর রহমান না থাকলে অর্থনীতি মুখ থুবড়ে পড়তো: ড. মঈন খান

১৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বৈষম্যের ক্ষোভে উত্তাল ইন্দোনেশিয়া: বিক্ষোভকারীদের দাবিগুলো কী?
বৈষম্যের ক্ষোভে উত্তাল ইন্দোনেশিয়া: বিক্ষোভকারীদের দাবিগুলো কী?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশের লুণ্ঠিত অস্ত্র ও গোলাবারুদ উদ্ধারে পুরস্কার ঘোষণা
পুলিশের লুণ্ঠিত অস্ত্র ও গোলাবারুদ উদ্ধারে পুরস্কার ঘোষণা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাপানি গাড়ির শুল্ক প্রায় অর্ধেক কমালেন ট্রাম্প
জাপানি গাড়ির শুল্ক প্রায় অর্ধেক কমালেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি অবরোধ ভাঙতে ছুটছে গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলা
ইসরায়েলি অবরোধ ভাঙতে ছুটছে গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ সেপ্টেম্বর দেখা যাবে পূর্ণ চন্দ্রগ্রহণ
৭ সেপ্টেম্বর দেখা যাবে পূর্ণ চন্দ্রগ্রহণ

২০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নীলফামারীর সাবেক এমপি সাদ্দাম ঢাকায় গ্রেফতার
নীলফামারীর সাবেক এমপি সাদ্দাম ঢাকায় গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘নির্বাচনে দায়িত্ব পালনে দেড় লাখ পুলিশকে দেয়া হবে বিশেষ প্রশিক্ষণ’
‘নির্বাচনে দায়িত্ব পালনে দেড় লাখ পুলিশকে দেয়া হবে বিশেষ প্রশিক্ষণ’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনাহারে গাজার বিখ্যাত শিক্ষাবিদের মৃত্যু!
অনাহারে গাজার বিখ্যাত শিক্ষাবিদের মৃত্যু!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
এবার বিএনপির সমাবেশে অপু বিশ্বাস
এবার বিএনপির সমাবেশে অপু বিশ্বাস

প্রথম পৃষ্ঠা

কবর থেকে লাশ তুলে আগুন
কবর থেকে লাশ তুলে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্ধশত আসনে কাটাছেঁড়া
অর্ধশত আসনে কাটাছেঁড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

খাদের কিনারে পর্যটন খাত
খাদের কিনারে পর্যটন খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাটারি রিকশার দখলে ঢাকা
ব্যাটারি রিকশার দখলে ঢাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্রিটিশ নাগরিকত্বের আড়ালে টিউলিপের বাণিজ্য
ব্রিটিশ নাগরিকত্বের আড়ালে টিউলিপের বাণিজ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

আমার কাছে চিঠি এলো ওপারে যাবার
আমার কাছে চিঠি এলো ওপারে যাবার

শোবিজ

শৃঙ্খলা রক্ষায় কঠোর বিএনপি
শৃঙ্খলা রক্ষায় কঠোর বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নুরের শারীরিক অবস্থার অবনতি
নুরের শারীরিক অবস্থার অবনতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির ছয় প্রার্থী মাঠে জামায়াতের একক
বিএনপির ছয় প্রার্থী মাঠে জামায়াতের একক

নগর জীবন

ছুটির দিনে আবাসিক হলে জমজমাট প্রচার
ছুটির দিনে আবাসিক হলে জমজমাট প্রচার

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা আবাসিকে দেশের প্রথম ‘টগি টয়স’-এর যাত্রা
বসুন্ধরা আবাসিকে দেশের প্রথম ‘টগি টয়স’-এর যাত্রা

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জামায়াতকে ক্ষমা চাইতে বললেন ফারুক
জামায়াতকে ক্ষমা চাইতে বললেন ফারুক

প্রথম পৃষ্ঠা

অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ নিয়ে কক্সবাজারে তুলকালাম
অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ নিয়ে কক্সবাজারে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

মুনিয়ার বোনকে গ্রেপ্তারের দাবি ইলিয়াসের
মুনিয়ার বোনকে গ্রেপ্তারের দাবি ইলিয়াসের

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির তিন নেতার মনোনয়ন দৌড় অন্য দলগুলোর একক প্রার্থী
বিএনপির তিন নেতার মনোনয়ন দৌড় অন্য দলগুলোর একক প্রার্থী

নগর জীবন

লিটনদের এশিয়া কাপ মিশন
লিটনদের এশিয়া কাপ মিশন

মাঠে ময়দানে

গোয়ালন্দে লাশে অগ্নিসংযোগকারীদের ছাড় নয়
গোয়ালন্দে লাশে অগ্নিসংযোগকারীদের ছাড় নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অপুষ্টিতে দুই কোটি মানুষ
অপুষ্টিতে দুই কোটি মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাজ্যের সংসদে বাংলাদেশ নিয়ে আলোচনা
যুক্তরাজ্যের সংসদে বাংলাদেশ নিয়ে আলোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

সৈকতে ভেসে এলো মৃত ডলফিন
সৈকতে ভেসে এলো মৃত ডলফিন

পেছনের পৃষ্ঠা

টোডা বিলে লাল শাপলা
টোডা বিলে লাল শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজ পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.)
আজ পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.)

প্রথম পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডের নতুন প্রধানমন্ত্রী আনুতিন
থাইল্যান্ডের নতুন প্রধানমন্ত্রী আনুতিন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমানবন্দরে আটকে দেওয়া হলো লতিফ সিদ্দিকীর ভাইকে
বিমানবন্দরে আটকে দেওয়া হলো লতিফ সিদ্দিকীর ভাইকে

নগর জীবন

পর্যাপ্ত ডলার থাকলেও আমদানি কম
পর্যাপ্ত ডলার থাকলেও আমদানি কম

নগর জীবন

ছুটির নোটিস
ছুটির নোটিস

প্রথম পৃষ্ঠা

১৭ ঘণ্টার অভিযানে অপহৃত শিশু উদ্ধার গ্রেপ্তার ১
১৭ ঘণ্টার অভিযানে অপহৃত শিশু উদ্ধার গ্রেপ্তার ১

নগর জীবন

গণপরিষদের মাধ্যমে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন চায় এনসিপি
গণপরিষদের মাধ্যমে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন চায় এনসিপি

নগর জীবন