শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২২ এপ্রিল, ২০২১

অতিথি কলাম

মহামারীর দ্বিতীয় ঢেউ ও কিছু কথা

গোলাম মোহাম্মদ কাদের এমপি
প্রিন্ট ভার্সন
মহামারীর দ্বিতীয় ঢেউ ও কিছু কথা

এ  মুহূর্তে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় করোনা মহামারী। এ ভাইরাসটির দ্বিতীয় ঢেউ আমাদের দেশে এরই মধ্যে শুরু হয়ে গেছে। সংক্রমণ দ্রুত ছড়াচ্ছে। আমরা দীর্ঘদিন থেকে যখন করোনা এ দেশে আঘাত হানেনি তখন থেকেই বিষয়টির গুরুত্ব অনুধাবন করে যথাযথ প্রস্তুতিমূলক ব্যবস্থা নেওয়ার কথা বলে আসছিলাম। যখন প্রথম করোনা আক্রান্ত বাংলাদেশে শনাক্ত হয় এবং এ ভাইরাসটি বিস্তার লাভ শুরু করে তখনো আমরা নানা গঠনমূলক পরামর্শ দিয়েছিলাম। এমনকি আমাদের দলের তরফ থেকে করোনা মোকাবিলায় সরকারের চাহিদা মোতাবেক সাধ্যানুযায়ী সহযোগিতা করার প্রস্তাব দিয়ে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে পত্রও দিয়েছিলাম।

প্রসঙ্গক্রমে করোনা বিষয়ে জাতীয় সংসদে দেওয়া আমার বক্তব্যের কিছু অংশ প্রয়োজন অনুযায়ী  তুলে ধরছি। ১৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বাংলাদেশ জাতীয় সংসদের অধিবেশনে সমাপনী বক্তব্যে বলেছিলাম, ‘করোনাভাইরাস বর্তমান সময়ে একটি আতঙ্কের নাম। সর্বপ্রথম চীনে এ ভাইরাস দেখা যায়। এখন বিশ্বের বিভিন্ন দেশে এ মরণঘাতী ব্যাধির বিস্তার ঘটছে। প্রতিদিন আক্রান্ত ও মৃতের সংখ্যা বাড়ছে এবং এটা কোনখানে গিয়ে শেষ হবে তা আমরা কেউ বুঝতে পারছি না। এ ভাইরাস বাংলাদেশের মতো জনবহুল, দারিদ্র্যপীড়িত দেশে যে কী ভয়াবহ সমস্যার সৃষ্টি করতে পারে তা ভাবলেও শিউরে উঠতে হয়। আশা করি সরকার এ বিষয়ে সচেতন আছে এবং এখন থেকে এ ভাইরাস মোকাবিলার জন্য প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে।’

ইতিমধ্যে ৮ মার্চ, ২০২০ সালে বাংলাদেশে প্রথম করোনা আক্রান্ত শনাক্ত হয়। ওই বছরেরই ২৯ জুন ২০২০-২১ অর্থবছরের বাজেট বক্তৃতায় আমি স্বাস্থ্য খাতকে অগ্রাধিকার তালিকায় রাখার প্রস্তাব করেছিলাম এবং বলেছিলাম, ‘স্বাস্থ্য খাতে এ মুহূর্তে যা প্রয়োজন তা হলো সার্বিকভাবে সরকারি পর্যায়ে চিকিৎসাসেবা বৃদ্ধি। সরকারি সব হাসপাতাল, স্বাস্থ্য কেন্দ্র, ক্লিনিক এগুলো এখন কাজে লাগানো দরকার। উপজেলা ও ইউনিয়ন পর্যন্ত আছে সেগুলিতে মঞ্জুরিকৃত পদ খালি আছে যেখানে ডাক্তার, নার্স, স্বাস্থ্যকর্মী ও অন্যান্য কর্মচারী জরুরিভাবে নিয়োগ দিতে হবে, যত তাড়াতাড়ি সম্ভব। চিকিৎসাসহায়ক যন্ত্রপাতি ও সরঞ্জামের প্রয়োজন নিরূপণ ও সরবরাহের ব্যবস্থা করতে হবে। এগুলো যেন ব্যবহার-উপযোগী থাকে ও রোগীর সেবায় ব্যবহৃত হয় তা নিশ্চিত করতে হবে। এগুলো করার জন্য কারিগরি টিম ও তদারকির জন্য মনিটরিং টিমের ব্যবস্থা করা যেতে পারে।

প্রতিটি চিকিৎসাস্থল বা চিকিৎসা কেন্দ্রে কভিড-১৯ চিকিৎসার জন্য আলাদা চিকিৎসাব্যবস্থা থাকতে হবে। জেলা পরবর্তীতে উপজেলা, ইউনিয়ন পর্যায়ে অক্সিজেন ও ভেন্টিলেটর সুবিধাসহ আইসিইউ চালুর ব্যবস্থা করতে হবে। কমপক্ষে জেলা পর্যায় পর্যন্ত জরুরি ভিক্তিতে করোনাভাইরাস শনাক্তকরণ ব্যবস্থা সম্প্রসারিত করতে হবে।’

১০ সেপ্টেম্বর, ২০২০ অধিবেশনে আমি আরও বলেছিলাম, ‘এক কথায় করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাব কমেনি বা কমতে শুরু করেছে এমন কোনো লক্ষণ বা পরিসংখ্যান বাস্তবে আমরা দেখতে পাচ্ছি না। এ অবস্থায় সাধারণ মানুষের চিকিৎসার একমাত্র ভরসাস্থল হলো সরকারি হাসপাতাল। এরই মাঝে কিছু সরকারি হাসপাতাল হঠাৎ করে ঘোষণা দিয়ে কভিড আক্রান্তের চিকিৎসা বাদ দিয়ে শুধু নন-কভিড রোগীর চিকিৎসা করার কথা জানিয়ে দিয়েছে এবং নন-কভিডে তারা রূপান্তরিত হয়েছে। ফলে বেসরকারি হাসপাতালগুলোয় ব্যয়বহুল চিকিৎসাসেবা নিতে রোগীরা বাধ্য হচ্ছে। কভিড হাসপাতাল বন্ধ করে নন-কভিড হাসপাতালে রূপান্তর করার এ সিদ্ধান্ত যে কোনো রোগী বিশেষ করে সাধারণ মানুষ যারা অসহায় ও দরিদ্র তাদের মৃত্যুর মুখে ঠেলে দেওয়া হচ্ছে।

আমি চাই সরকারি সব হাসপাতালে করোনা আক্রান্তদের চিকিৎসার সুবিধা দেওয়ার ব্যবস্থা রাখা হোক এবং যেসব হাসপাতালে এ ধরনের চিকিৎসা সুবিধা নেই সেখানেও এ সুবিধা সৃষ্টি করা হোক। এ করোনা আমাদের দেশে কত দিন পর্যন্ত থাকবে এবং এটা কত দূর পর্যন্ত বিস্তার লাভ করবে তাও কেউ বলতে পারছে না। কাজেই আমাদের সর্বাত্মক প্রস্তুতি রাখতে হবে।’

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ২ জুন, ২০২০ একনেকের সভায় প্রতিটি জেলা হাসপাতালে আইসিইউ ইউনিট স্থাপনের নির্দেশ দেন। একই সঙ্গে প্রতিটি হাসপাতালে ভেন্টিলেটর স্থাপন এবং উচ্চমাত্রার অক্সিজেন সরবরাহ ব্যবস্থা বাড়াতে বলেন। এজন্য প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি কেনার নির্দেশও দিয়েছিলেন।

সুস্পষ্ট নির্দেশনা থাকার পরও বাস্তবায়নের দীর্ঘসূত্রতার বাস্তব চিত্রের মধ্যে একটি উল্লেখ করছি।

স্বাস্থ্য অধিদফতরের সূত্র বলছেন, গত বছর সারা দেশের ৭৯টি সরকারি হাসপাতালে কেন্দ্রীয় অক্সিজেনের প্লান্ট বসানোর সিদ্ধান্ত হয়। এর মধ্যে ৩০টি হাসপাতালে গ্যাস পাইপলাইন ও লিকুইড অক্সিজেন ট্যাংক স্থাপন করবে জাতিসংঘ শিশু তহবিল (ইউনিসেফ) বাংলাদেশ। অর্থায়ন করবে বিশ্বব্যাংক, কভিড তহবিল থেকে।

২০২০-এর জুনে উল্লিখিত বিষয়ে (৭৯টি সরকারি হাসপাতাল কেন্দ্রীয় অক্সিজেন প্লান্ট বসানোর) সিদ্ধান্ত হয়। চূড়ান্ত অনুমোদন পায় অক্টোবর, ২০২০ সালে। আর স্বাস্থ্য অধিদফতর ইউনিসেফ স্থাপনকৃত হাসপাতালের তালিকা চূড়ান্ত করেছে সিদ্ধান্ত গ্রহণের (অর্থাৎ জুন, ২০২০ সালের) ১০ মাস পর অর্থাৎ ৩১ মার্চ, ২০২১। যখন করোনা মহামারীর দ্বিতীয় পর্যায়ের মৃত্যুর মিছিল এরই মধ্যে শুরু হয়ে গেছে।

এ বিষয়ে ইউনিসেফ বাংলাদেশের একজন দায়িত্বশীল কর্মকর্তা গণমাধ্যমকে নাম না প্রকাশ করার শর্তে বলেন, ‘জুনে অনুমোদন পেলে সেপ্টেম্বরে সব চালু হতো।’ স্বাস্থ্য অধিফতরের রোগ নিয়ন্ত্রণ শাখার সাবেক পরিচালক বেনজির আহমেদ বলেছেন, ‘অব্যবস্থাপনা ও সমন্বয়ের অভাবে স্বাস্থ্য খাতে সক্ষমতার ৫০ শতাংশ অপচয় হয়।’

প্রধানমন্ত্রী কর্তৃক দ্রুত বাস্তবায়নের নির্দেশনা থাকার পরও কেন্দ্রীয়ভাবে উচ্চমাত্রার অক্সিজেন সরবরাহব্যবস্থা নির্ধারিত ৭৯টি হাসপাতালের মধ্যে ৩৮টিতে চালু হয়েছে, ৪১টির কোনো কাজ এখন পর্যন্ত শুরু করা হয়নি। সূত্র : প্রথম আলো ২ এপ্রিল।

এখন আমরা যাব আইসিইউ বা নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্র বিষয়ে। ৩১ মার্চ, ২০২১ স্বাস্থ্য অধিদফতর থেকে প্রকাশিত উচ্চ সংক্রমণে থাকা ৩১টি জেলার নাম উল্লেখ করা হয়েছে। উচ্চ সংক্রমণে থাকা সমগ্র দেশের ৩১টি জেলার মধ্যে ১৫টির সরকারি হাসপাতালে কোনো নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্র (আইসিইউ) নেই। সূত্র : প্রথম আলো ১ এপ্রিল।

করোনা মহামারীর দ্বিতীয় পর্যায়ে সংক্রমণের শুরুতেই স্বাস্থ্যসেবার মানের ও এর ব্যবস্থাপনার উন্নয়নের প্রকৃত চিত্র উপরোল্লিখিত ঘটনার মতো অন্য অনেক কিছু, বিভিন্ন ইলেকট্রনিক মিডিয়া ও জাতীয় দৈনিকের প্রতিবেদনে দৃশ্যমান হতে শুরু করেছে।

যে বিষয়টি সুস্পষ্ট হয়েছে তা হলো, বিশ্বব্যাপী দ্বিতীয় পর্যায়ে করোনা বিস্তারের পর্যাপ্ত তথ্য থাকার পরও স্বাস্থ্য বিভাগ কার্যত কোনো পূর্বপ্রস্তুতি বা পরিকল্পনা নেয়নি। আগের অভিজ্ঞতা থাকার পরও সরকারের সিদ্ধান্ত ও পদক্ষেপের সমন্বয় না থাকার বিষয়গুলো আবারও প্রতীয়মান হচ্ছে।

স্বাস্থ্যসেবার অব্যবস্থাপনাসহ বিভিন্ন বিষয় নিয়ে অনেক প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে। অব্যবস্থাপনার সঙ্গে মহাদুর্নীতির অনেক চিত্র আমরা প্রত্যক্ষ করেছি। এর সঙ্গে জড়িত অনেক ব্যক্তির নামও উঠে এসেছে পত্রপত্রিকায়। বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই দৃশ্যমান কোনো পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি। কিছু কিছু ক্ষেত্রে ব্যবস্থা নেওয়ার উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে বলে শোনা গেছে। তবে ফলপ্রসূ কোনো কিছু দৃশ্যমান নয়। মোদ্দাকথা অব্যবস্থাপনা বা দুর্নীতি কমার কোনো লক্ষণ চোখে পড়ে না।

এ দেশের নিম্ন আয়ের মানুষের কাছে কভিড-১৯ ভাইরাসের চেয়েও আতঙ্কের বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে লকডাউন।

আশা করি প্রাপ্ত জ্ঞান ও পূর্বলব্ধ অভিজ্ঞতা থেকে এটা বলা যায়, আমাদের দেশের আর্থসামাজিক বাস্তবতায় লকডাউন কার্যকর করা প্রায় অসম্ভব। ফলে লকডাউন দিয়ে এ দেশের মহামারী বিস্তারের গতি রোধ করা যায় না, এটাই বাস্তবতা। কিন্তু লকডাউনের কারণে দেশের অর্থনীতি ক্ষতিগ্রস্ত হয়। সাধারণ মানুষ বিশেষ করে নিম্নবিত্তের মানুষ যেমন বেসরকারি চাকরিজীবী, দিনমজুর, রিকশা, অটোরিকশাসহ পরিবহন শ্রমিক, দোকানের কর্মচারী, স্বল্প পুঁজির ব্যবসায়ী, হকার, কৃষক ইত্যাদি শ্রেণির জনগোষ্ঠী চরম দুর্দশায় নিমজ্জিত হয়। তাদের জন্য পর্যাপ্ত ব্যবস্থা না নিয়ে লকডাউন করা কতটুকু জনকল্যাণমূলক তা বিবেচনার দাবি রাখে।

কিছুটা বাহুল্য হলেও আর একটি বিষয় উল্লেখ করতে চাই। ‘পরিবহন খাত’ বাংলাদেশের অর্থনীতিতে ও যাতায়াতে অত্যন্ত প্রয়োজনীয় ও গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখে চলেছে। এ খাতের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট জনগণের সংখ্যাও খুব কম নয়। পরিবহনের সিংহভাগই বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় পরিচালিত।

তবে এ সেক্টরটি যে কে নিয়ন্ত্রণ করে তা খুব স্পষ্ট নয়। অনেকের মতে সরকার যে নিয়ন্ত্রণ করে না তা সহজেই অনুধাবন করা যায়। বরং এ খাতটিই সরকারকে নিয়ন্ত্রণ করে থাকে এমন অভিযোগ করেন তারা। তাদের মতে বেশির ভাগ ক্ষেত্রে এ সেক্টরের সঙ্গে সংশ্লিষ্টদের ন্যায্য পাওনা ও অধিকার রক্ষার নামে একটি সংঘবদ্ধ গোষ্ঠী এ খাত থেকে অস্বাভাবিক পরিমাণ আর্থিক সুবিধা ব্যক্তিগত পর্যায়ে অর্জন করে থাকে।

বাস, ট্রাক সংশ্লিষ্টদের অভিযোগ, তাদের স্বার্থ রক্ষার নামে প্রচুর চাঁদাবাজি হয়। বেশি ভাড়া আদায় করা হয়। এ বিশাল তহবিলের কোনো সুবিধা তারা পান না। বিশেষ করে কভিড-১৯-এর জন্য যখন লকডাউনের কারণে এ সেক্টরটি অচল ছিল দীর্ঘদিন এর সঙ্গে সংশ্লিষ্টরা বেকার ছিলেন। সে সময়টিতে এ খাতের সিংহভাগ মানুষই এর থেকে কোনো আর্থিক সাহায্য লাভ করেননি বলে দাবি করেছেন।

নতুন করে আবার লকডাউনের ঘোষণা আসায় তারা আতঙ্কিত। যদি লকডাউন দীর্ঘস্থায়ী হয় কীভাবে তারা পরিবার-পরিজন নিয়ে জীবন-জীবিকা নির্বাহ করবেন সে শঙ্কায় আতঙ্কিত। আগের মতো যাতে এবারও ন্যায্য পাওনা থেকে তারা বঞ্চিত না হন সে বিষয়ে নজর দেওয়ার জন্য সংশ্লিষ্ট মহল ও সরকারের দৃষ্টি আকর্ষণ করছেন ভুক্তভোগীরা।

আমরা মানুষের জন্য রাজনীতি করি, সব ধরনের মানুষের সঙ্গে আমাদের কথা বলতে হয়, মিশতে হয়। ঢাকাসহ অন্য সব শহরের সাধারণ লোকগুলো লকডাউনের উপকারের চেয়ে ক্ষতি হওয়ার কথাই অবগত করছেন। আগের দুঃখকষ্টের অভিজ্ঞতা থেকে অনেকে আক্ষেপ করেছেন, ‘লকডাউনে না খেয়ে মরার চেয়ে করোনায় মরে যাওয়ার ঝুঁকি নেওয়া অনেক ভালো।’ সে কারণেই আমরা মনে করি, লকডাইন দেওয়ার আগে ওই শ্রেণির মানুষের দৈনন্দিন প্রয়োজনীয় চাহিদা মেটানোর কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়া আবশ্যক।

 

লেখক : চেয়ারম্যান, জাতীয় পার্টি ও বিরোধীদলীয় উপনেতা।

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
সর্বশেষ খবর
বাংলাদেশের ম্যাচসহ টিভিতে আজকের খেলা
বাংলাদেশের ম্যাচসহ টিভিতে আজকের খেলা

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

আজ রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ
আজ রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ

৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরানোর বিষয়ে আপিলের চূড়ান্ত রায় আজ
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরানোর বিষয়ে আপিলের চূড়ান্ত রায় আজ

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ সাত মাওবাদী নিহত
ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ সাত মাওবাদী নিহত

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হেরেও সেমিফাইনালে বাংলাদেশ
হেরেও সেমিফাইনালে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’
‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা
ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ
রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত
রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা
দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত
গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব
কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস
বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল
৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ
ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু
রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু

৯ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

২১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

১৮ ঘণ্টা আগে | টক শো

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান
বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন
গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ

ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ
ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ

পূর্ব-পশ্চিম