শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৭ এপ্রিল, ২০২১

‘হুজুর কেবলা’রা ছিলেন আছেন থাকবেন

মহিউদ্দিন খান মোহন
প্রিন্ট ভার্সন
‘হুজুর কেবলা’রা ছিলেন আছেন থাকবেন

প্রখ্যাত সাহিত্যিক, সাংবাদিক ও রাজনীতিক আবুল মনসুর আহমদের ‘হুজুর কেবলা’ গল্পটি অনেকেই পড়ে থাকবেন। ওই গল্পে তিনি আমাদের দেশের একশ্রেণির ভ-, প্রতারক ও ধর্মব্যবসায়ীর চরিত্র অত্যন্ত চমৎকাররূপে তুলে ধরেছেন। গল্পটি এ রকম : বিএ পরীক্ষার্থী এমদাদ একদিন তার সব জামা-জুতা ছিঁড়ে টুকরা টুকরা করে জোব্বা-আলখেল্লা পরিধান করে এক ‘হুজুরের’ মুরিদ হয়ে গেল। দুনিয়াবি সব কায়কারবার থেকে নিজেকে সরিয়ে নিয়ে সে হুজুরের সেবায় আত্মনিয়োগ করল। এভাবে অনেক দিন গত হলো। একবার হুজুর কেবলা তার এক মুরিদের বাড়িতে তাশরিফ আনলেন। ওই মুরিদের সুন্দরী পুত্রবধূর প্রতি হুজুরের ‘নেকনজর’ পড়ল। তিনি নানা কায়দায় ফতোয়া দিয়ে সবাইকে বোঝালেন যে তাদের আর দম্পতি থাকা উচিত নয়। এলাকার সব মুরিদ হুজুরের কথায় ঠিক ঠিক রব তুলল। অনেক কান্নাকাটি করেও বধূ এবং স্বামী হুজুরের ফতোয়া পরিবর্তন করতে পারল না। অবশেষে তাদের তালাক হলো। এরপর হুজুর কেবলা অসহায় তালাকপ্রাপ্ত নারীকে উদ্ধারের মহৎকর্ম সম্পাদনের লক্ষ্যে ওই তরুণীকে বিয়ে করার প্রস্তাব দিলেন। মুরিদরা মহাধুমধামে বিয়ের আয়োজনে ব্যস্ত হয়ে পড়ল। কিন্তু এমদাদের মনে বিবেকের দংশন শুরু হলো। সে হুজুর কেবলার এই কাজকে মন থেকে মেনে নিতে পারছিল না। বিয়ের দিন হুজুর বর সেজে বসে আছেন। ভিতরবাড়িতে তরুণী বারবার মূর্ছা যাচ্ছে। আর স্বামীটি স্ত্রী হারিয়ে উদ্ভ্রান্তের মতো আচরণ করছে। এমদাদের আর সহ্য হলো না। সে বিয়ের মঞ্চে গিয়ে হুজুর কেবলার পাগড়ি টেনে ধরে বলল, ‘রে ভ-, পাষ-, তুই নিজের লোভ চরিতার্থ করার জন্য দুটি জীবন ধ্বংস করে দিলি? আমি তোকে ছাড়ব না।’ মুরিদরা ঝাঁপিয়ে পড়ে হুজুরকে এমদাদের হামলা থেকে রক্ষা করল। হুজুর মুরিদদের বললেন, ছেলেটার মাথা খারাপ হয়ে গেছে। ওকে চিকিৎসা দিতে হবে। মুরিদরা এমদাদকে সরিয়ে নিয়ে গেল। হুজুর কেবলা নির্বিঘ্নে তার দায়িত্ব পালন করলেন।

এবার আমার নিজের একটা অভিজ্ঞতার কথা বলি। ১৯৮৫-৮৬ সালের দিকে আমি তখন একটি বেসরকারি ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে কর্মরত। আমার বস একদিন আমাকে বললেন সন্ধ্যার পর তার সঙ্গে এক জায়গায় যেতে হবে। গেলাম তার সঙ্গে সার্কিট হাউস রোডে পিডব্লিউডির এক ইঞ্জিনিয়ারের বাসায়। গিয়ে দেখলাম সেখানে বেশ কিছু মুসল্লি বসা। আর একটি চেয়ারে বসে হালকা পাতলা চেহারার শ্মশ্রুধারী পাগড়িওয়ালা এক ব্যক্তি ওয়াজ করছেন। পরিচয় জানলাম উনি সেনাবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত মেজর, নাম মতিউর রহমান। মুক্তিযুদ্ধে ১১ নম্বর সেক্টরে যুদ্ধ করেছেন, পেয়েছেন বীরপ্রতীক খেতাবও। জলসা শেষে ‘পীর সাহেবের’ সঙ্গে আমার পরিচয় করিয়ে দিলেন বস। পীর সাহেব জিজ্ঞেস করলেন আমি ব্যবসা করি কি না। বললাম না, আমি তার ফার্মে চাকরি করি। পীর সাহেবের মুখটা একটু ম্লান হলো। বুঝলাম একজন কর্মচারীর চেয়ে ব্যবসায়ী-বিত্তবান মুরিদ পীর সাহেবের বেশি পছন্দ। সপ্তাহ দুয়েক পর বস আবার আমাকে নিয়ে গেলেন পীর সাহেবের জলসায় (তারা বলতেন ক্লাস)। এবার স্থান খিলগাঁও তালতলার পীর সাহেবের নিজস্ব বাসভবন। সেদিন তার দুটি কাজে আমার খটকা লাগল। প্রথমত, তিনি মুরিদদের একাধিক বিয়ের জন্য উৎসাহিত করলেন। বললেন, স্ত্রী হলো পাওয়ার হাউস। আপনি সেখান থেকে আপনার মানসিক শক্তি বাড়াতে পারবেন। উল্লেখ্য, তখন পীর সাহেব তার ঘরে তিন বিবিকে পালন করছিলেন। দ্বিতীয় যে কাজটি করলেন তা প্রতারণামূলক মনে হলো আমার কাছে। স্বামীর প্রতি স্ত্রীর কর্তব্য বিষয়ে লেকচার শেষ করে স্ত্রীর প্রতি স্বামীর কর্তব্য সম্বন্ধে বলার আগে তিনি তার খাস মুরিদকে বললেন, ‘শহীদুল্লাহ বাহার! ভিতরের মাইকের কানেকশনটা বন্ধ করে দাও।’ অর্থাৎ ভিতরের ঘরে জমায়েত হওয়া স্ত্রীলোকেরা যেন তাদের অধিকারের কথা জানতে না পরেন। আমি সিদ্ধান্ত নিলাম এই পীরের দরবারে আর যাব না। আমার বস পরেরবার আমাকে যেতে বললে আমি বললাম, আমি যাব না। আমার বাবা বেঁচে আছেন। এ মুহূর্তে তিনিই আমার পীর। তাই অন্য কোনো পীরের কাছে যাব না। তিনি একটু মনঃক্ষুণœ হলেও কিছু বললেন না।

দু-তিন বছর পরের ঘটনা। একদিন শুনলাম সেই মেজর পীর ‘মুসলিম মিল্লাত বাংলাদেশ’ নামে একটি সংগঠন করেছেন। ওই সময় একদিন মুক্তিযুদ্ধের ১১ নম্বর সেক্টর কমান্ডার উইং কমান্ডার এম. হামিদুল্লাহ খান (অব.)-কে জিজ্ঞেস করলাম, ভাই, মেজর মতিউরকে চেনেন নাকি? তিনি পাল্টা প্রশ্ন করলেন, ওকি এখন জেলে না বাইরে? আমি বললাম, সে তো এখন পীর। তার অনেক মুরিদ আছে। বিস্মিত হামিদুল্লাহ খান তারপর ওই পীরের কাহিনি শোনালেন। সে পলাশ হাউজিং নামে কোম্পানি খুলে প্লট দেওয়ার নামে অনেকের কাছ থেকে টাকা হাতিয়ে নেয়। হামিদুল্লাহ খানও প্রতারিতদের মধ্যে একজন। প্রতারণার মামলায় মেজর মতিউরের জেল হয়। এর কয়েক মাস পরই ঘটল সেই পিলে চমকানো ঘটনা। সম্ভবত ১৯৮৯ সালের নভেম্বরে কিশোরগঞ্জের পাকুন্দিয়ায় পীর মেজর মতিউরের বাহিনীর সঙ্গে পুলিশের দুই দিনব্যাপী বন্দুকযুদ্ধ। তার কয়েক শিষ্য নিহত হয়; তার মধ্যে শহীদুল্লাহ্ বাহার একজন। আহত অবস্থায় গ্রেফতার হন পীর মেজর মতিউর। তারপর আর তার কোনো খোঁজখবর পাওয়া যায়নি। অবশেষে বেরিয়ে এলো তার নানা কুকীর্তির খবর। তার মধ্যে নারী কেলেঙ্কারিও ছিল। শুনেছি এক মুরিদের সুন্দরী স্ত্রীর দিকে হাত বাড়িয়েছিল সে। সেজন্য ওই মুরিদ একদিন পীরকে উত্তমমধ্যমও দিয়েছিল।

তো আবুল মনসুর আহমদ তাঁর গল্পে যে পীর বা হুজুর কেবলার চরিত্র এঁকেছেন, তার অভাব নেই আমাদের সমাজে। বর্তমানেও পীরালি ব্যবসা বেশ জমজমাট আমাদের দেশে। একশ্রেণির বর্ণচোরা মুখোশের আড়ালে নিজেদের কদর্য চেহারাটা লুকিয়ে রেখে সমাজে মর্যাদার আসনে উপবেশন করে। আর আখরাতে ‘দয়াল মুরশিদ’ পার করবেন- এ আশায় সরলমনা মানুষ এদের খপ্পরে পড়ে টাকাপয়সা, ধনসম্পদ, এমনকি নিজের স্ত্রীকেও হারায়। যেমন হারিয়েছে বাগেরহাটের হাফেজ শহীদুল ইসলাম। যাকে সে অন্ধের মতো বিশ্বাস করত, সে-ই তার ঘর ভেঙেছে।

গত ৩ এপ্রিল নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁয়ের এক রিসোর্টে নারীসহ হেফাজতে ইসলামের যুগ্মমহাসচিব মাওলানা মামুনুল হক প্রথমে স্থানীয় জনগণের হাতে অবরুদ্ধ, পরে পুলিশের হাতে আটক হয়। কিন্তু হেফাজত কর্মীরা পুলিশের কাছ থেকে তাকে ছিনিয়ে নেয়। এরপর সে ঘটনা নিয়ে সারা দেশে হয় তোলপাড়। প্রশ্ন ওঠে মামুনুল হকের সঙ্গে থাকা নারী কে? ঘটনাস্থলে সাংবাদিকদের প্রশ্নের মুখে মামুনুল হক মহিলাকে তার দ্বিতীয় স্ত্রী বলে দাবি করে। সে ওই মহিলার নাম ‘আমিনা তাইয়্যেবা’ বলে জানায়। ওইদিন রাতেই মামুনুল ও তার স্ত্রীর একটি টেলিফোন সংলাপ মিডিয়ায় ভাইরাল হয়। তাতে শোনা যায় মামুনুল তার স্ত্রীকে বলছে তার সঙ্গে থাকা মহিলা হাফেজ শহীদুল ইসলামের ওয়াইফ। পরিস্থিতির কারণে সে তাকে স্ত্রী হিসেবে পরিচয় দিতে বাধ্য হয়েছে। এ নিয়ে সংবাদ এবং সামাজিক মাধ্যমে আলোচনা-সমালোচনার ঝড় ওঠে। পরদিন হেফাজতে ইসলাম এক সংবাদ সম্মেলনে জানায়, ওই মহিলা মামুনুলের দ্বিতীয় স্ত্রী এবং আন্দোলনে ক্লান্ত-শ্রান্ত মামুনুল একটু অবকাশ কাটানোর জন্য ওই রিসোর্টে গিয়েছিলেন। ইতিমধ্যে খবর বেরিয়ে পড়ে, আমিনা তাইয়্যেবা মামুনুলের প্রথমা স্ত্রীর নাম। তার সঙ্গে থাকা মহিলার নাম জান্নাত আরা ঝর্ণা। স্ত্রীর নাম নিয়ে মামুনুলের মিথ্যাচার সবাইকে বিস্মিত করে। প্রথমা স্ত্রীর নাম-পরিচয় রেজিস্টারে লিপিবদ্ধ করে ভিন্ন একজন মহিলাকে নিয়ে অবকাশযাপন শরিয়তের কোন বিধানসম্মত, এ প্রশ্ন ধর্মপ্রাণ মুসলমানদের।

সবচেয়ে বড় বোমাটি ফাটায় জান্নাত আরা ঝর্ণার প্রথম পক্ষের ছেলে আবদুর রহমান জামি। সে ৪ এপ্রলি এক ভিডিওবার্তায় তার মা ও বাবার বিবাহবিচ্ছেদের জন্য মামুনুল হককে দায়ী করে। সে বলেছে, মামুনুল হকের মধ্যে কোনো মনুষ্যত্ববোধ নেই। তিনি অসদুদ্দেশ্য পূরণ করতে তার বাবা শহীদুল ইসলাম ও মা জান্নাত আরা ঝর্ণার মধ্যে পরিকল্পিতভাবে দূরত্ব তৈরি করেন। এ ক্ষেত্রে মামুনুল শহীদুলের অন্ধ আনুগত্যকে ব্যবহার করেছেন। জামি তার বক্তব্যে এ ঘটনার জন্য তার বাবাকেও দায়ী করে। সে বলে, ‘এটা আমি বলব যে আমার বাবার কর্মফল। আমার বাবা এই মানুষটাকে অন্ধের মতো বিশ্বাস করত। পাগলের মতো ভালোবাসত। জামি বলেছে, পারিবারিক ঝগড়াঝাঁটির সুযোগ নিয়ে সুকৌশলে মামুনুল তার বাবা-মার মধ্যে ডিসটেন্স বাড়িয়ে দিয়েছে। এভাবে সে একটি পরিবারের খুশি, ভালোবাসা, একটা পরিবারের যে মিলমিশ, একটা সম্পর্ক পুরোপুরি ধ্বংস করে দিয়েছে। জামি দেশবাসীর কাছে অনুরোধ জানিয়েছে কাউকে অন্ধের মতো বিশ্বাস না করতে।

এসব ঘটনার তদন্ত এখন চলছে। তবে এটা পরিষ্কার যে রিসোর্টে যাওয়া মহিলার পরিচয় নিয়ে মামুনুল হক মিথ্যাচার করেছে। প্রকৃত নাম গোপন করে প্রথমা স্ত্রীর নাম রেজিস্টারে লিখে সে প্রমাণ করে দিয়েছে ‘ডাল মে কুচ কালা হ্যায়’। তা ছাড়া ওই মহিলা যদি তার বৈধ স্ত্রী হন তাহলে তো তাকে আলাদা বাসায়ই রাখতে পারত। অবকাশ কাটাতে তাকে নিয়ে রিসোর্টে যেতে হবে কেন?

এদিকে গণমাধ্যমের খবরে নিশ্চিত করা হয়েছে, মামুনুলের এই কথিত দ্বিতীয় বিয়ে সম্বন্ধে তার প্রথমা স্ত্রী, বোন বা পরিবারের কেউই অবগত নন। প্রথম স্ত্রীর অনুমতি ছাড়া গোপনে আরেকটি বিয়ে করা রাষ্ট্রীয় আইনবিরোধী কাজ। সে বেআইনি কাজটিই করেছে মামুনুল হক। যদিও মামুনুল হক তার এ কথিত বিয়েকে ‘মানবিক বিয়ে’ বলেছে, কিন্তু এর মধ্যে লুকিয়ে রয়েছে চরম অমানবিক এক কাহিনি। সে একটি সংসার ভেঙেছে, নিজের স্ত্রীর সঙ্গে প্রতারণা করেছে।

ঘটনার রাতে স্ত্রীকে করা মামুনুলের ফোন নিয়ে একটি মহল ধূম্রজাল সৃষ্টির চেষ্টা করে। কিন্তু তার অবসান ঘটায় মামুনুল নিজেই। ৮ এপ্রিল সে ফেসবুক লাইভে এসে জানায়, সোনারগাঁ রিসোর্টে অবরুদ্ধ অবস্থায় স্ত্রীর সঙ্গে করা ফোনালাপ তারই। সে আরও বলে যে স্ত্রীকে সন্তুষ্ট করার জন্য সীমিত পরিসরে সত্য গোপন করার অবকাশ আছে। তার এ বক্তব্য জনমনে ব্যাপক প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করেছে। একজন ‘আলেম’, যিনি মানুষকে সদা সত্য কথা বলার নসিহত করেন তিনি নিজেই যখন মিথ্যার বেসাতিতে লিপ্ত হন তখন নানা প্রশ্ন না উঠে পারে না। এরই মধ্যে মামুনুলের আরেক বান্ধবীর সন্ধান পায় গোয়েন্দা সংস্থাগুলো। জান্নাতুল ফেরদৌস নামের এই নারীও তালাকপ্রাপ্ত। এ ক্ষেত্রেও মামুনুল তার মানবিক হৃদয়ের কারণে মহিলাকে কেরানীগঞ্জের একটি মহিলা মাদরাসায় শিক্ষকতার চাকরি ও পাশেই একটি বাসা ভাড়া করে দেয়। ওই মহিলার সঙ্গে মামুনুলের কথোপকথন ১১ এপ্রিলের বাংলাদেশ প্রতিদিনে প্রকাশিত হয়েছে। তা থেকে এটা পরিষ্কার যে তার সঙ্গে মামুনুলের গোপন এবং অনৈতিক সম্পর্ক রয়েছে। অবশ্য মহিলার ভাই সাংবাদিকদের জানিয়েছেন, এক বছর আগে মামুনুল তার বোনকে বিয়ে করেছে।

কথায় আছে, ‘এক ফোঁটা চনা নষ্ট করে এক মণ দুধ’। সমাজের সব আলেম খারাপ এ কথা বলা যাবে না, বরং বেশির ভাগই ভালো। তবে মাঝেমধ্যে ফেনীর সোনাগাজীর সিরাজউদ্দৌলা আর মামুনুলদের মতো কিছু চরিত্রহীন মুখোশধারীর জন্য গোটা আলেমসমাজকে প্রশ্নের মুখোমুখি হতে হয়। প্রায় ৭০ বছর আগে আবুল মনসুর আহমদ তাঁর গল্পে ভ-পীরদের চরিত্র অঙ্কন করে গেছেন। সময় বদলালেও ভ- ‘হুজুর কেবলা’রা শেষ হয়ে যায়নি। ওরা একেক সময় একেক রূপ ধরে আসে। আসতেও থাকবে বোধহয়।

 

লেখক : সাংবাদিক ও রাজনীতি বিশ্লেষক।

এই বিভাগের আরও খবর
কক্সবাজার মহাসড়ক
কক্সবাজার মহাসড়ক
চাই কূটনৈতিক তৎপরতা
চাই কূটনৈতিক তৎপরতা
কেমন হতে চলেছে পৃথিবী?
কেমন হতে চলেছে পৃথিবী?
জীবন যেভাবে সুখের হয়
জীবন যেভাবে সুখের হয়
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ : কোন পক্ষে আমরা
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ : কোন পক্ষে আমরা
বেড়েছে খেলাপি ঋণ
বেড়েছে খেলাপি ঋণ
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
মূল্যবান সময়ে দোয়া করুন
মূল্যবান সময়ে দোয়া করুন
বিপর্যস্ত পরিবেশ : উত্তরণের উপায়
বিপর্যস্ত পরিবেশ : উত্তরণের উপায়
দেশের উন্নয়নে চাই মালয়েশিয়া মডেল
দেশের উন্নয়নে চাই মালয়েশিয়া মডেল
নামেই জীবন নামেই মরণ
নামেই জীবন নামেই মরণ
আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি
আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি
সর্বশেষ খবর
নিঃস্বার্থ ভালোবাসার গল্প ‘বাবার ছায়া’
নিঃস্বার্থ ভালোবাসার গল্প ‘বাবার ছায়া’

এই মাত্র | শোবিজ

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে মার্কিন হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বেশিরভাগ আমেরিকান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে মার্কিন হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বেশিরভাগ আমেরিকান

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যুদ্ধ শুরু’, বললেন খামেনি
‘যুদ্ধ শুরু’, বললেন খামেনি

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্লাব বিশ্বকাপের যৌক্তিকতা দেখছেন না লা লিগা সভাপতি
ক্লাব বিশ্বকাপের যৌক্তিকতা দেখছেন না লা লিগা সভাপতি

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শপথ ছাড়াই ইশরাকের নানা ‘নির্দেশনা’, সরকারের নীরবতা নিয়ে প্রশ্ন
শপথ ছাড়াই ইশরাকের নানা ‘নির্দেশনা’, সরকারের নীরবতা নিয়ে প্রশ্ন

৫২ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলের মার্কিন দূতাবাস বন্ধ ঘোষণা
ইসরায়েলের মার্কিন দূতাবাস বন্ধ ঘোষণা

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রকে সতর্ক করে যা বললেন ম্যাক্রোঁ
ইরান ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রকে সতর্ক করে যা বললেন ম্যাক্রোঁ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলের হামলা ‘অবৈধ’, রাশিয়ার বিবৃতি
ইরানে ইসরায়েলের হামলা ‘অবৈধ’, রাশিয়ার বিবৃতি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজার ইসরায়েলি হামলায় আরও ৮৯ ফিলিস্তিনি নিহত
গাজার ইসরায়েলি হামলায় আরও ৮৯ ফিলিস্তিনি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুন)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় পাকিস্তানের নতুন হাইকমিশনার হচ্ছেন ইমরান হায়দার
ঢাকায় পাকিস্তানের নতুন হাইকমিশনার হচ্ছেন ইমরান হায়দার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান ছাড়তে চাওয়া বাংলাদেশিদের জন্য দূতাবাসের জরুরি বার্তা
ইরান ছাড়তে চাওয়া বাংলাদেশিদের জন্য দূতাবাসের জরুরি বার্তা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ: কীভাবে কাজ করে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র?
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ: কীভাবে কাজ করে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বজুড়ে মুদ্রাস্ফীতির নতুন হুমকি ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ
বিশ্বজুড়ে মুদ্রাস্ফীতির নতুন হুমকি ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় খাদ্য সহায়তা কেন্দ্রে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৭০
গাজায় খাদ্য সহায়তা কেন্দ্রে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৭০

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউক্লিয়ার ভয়ের নাটক? ইরানে ইসরায়েলের হামলার প্রকৃত কারণ ফাঁস
নিউক্লিয়ার ভয়ের নাটক? ইরানে ইসরায়েলের হামলার প্রকৃত কারণ ফাঁস

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল উত্তেজনায় তেহরান ফাঁকা, বাঙ্কারে ইসরায়েল
ইরান-ইসরায়েল উত্তেজনায় তেহরান ফাঁকা, বাঙ্কারে ইসরায়েল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীকে হত্যা করে বোরকা পরে পালালো স্বামী!
স্ত্রীকে হত্যা করে বোরকা পরে পালালো স্বামী!

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের গোপন স্থাপনায় রাডার ফাঁকি দেওয়া ক্ষেপণাস্ত্র হামলা ইরানের
ইসরায়েলের গোপন স্থাপনায় রাডার ফাঁকি দেওয়া ক্ষেপণাস্ত্র হামলা ইরানের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমান ক্রমে নিজেকে নিয়ে যাচ্ছেন ভিন্ন উচ্চতায়
তারেক রহমান ক্রমে নিজেকে নিয়ে যাচ্ছেন ভিন্ন উচ্চতায়

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তবু আপন কর্তব্যে অবিচল সেনাবাহিনী
তবু আপন কর্তব্যে অবিচল সেনাবাহিনী

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের সামরিক ঘাঁটিতে ইসরায়েলের বিমান হামলার দাবি
ইরানের সামরিক ঘাঁটিতে ইসরায়েলের বিমান হামলার দাবি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনি আমাদের লক্ষ্য, কিন্তু হত্যা এখন নয়: ট্রাম্প
খামেনি আমাদের লক্ষ্য, কিন্তু হত্যা এখন নয়: ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘নিঃশর্ত আত্মসমর্পণ’, ট্রাম্পের নতুন পোস্ট
‘নিঃশর্ত আত্মসমর্পণ’, ট্রাম্পের নতুন পোস্ট

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্ল্যাটফর্মে নির্বাচনি ট্রেন হুইসেলের অপেক্ষা
প্ল্যাটফর্মে নির্বাচনি ট্রেন হুইসেলের অপেক্ষা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেহরানের পশ্চিমাঞ্চলে ভয়াবহ বিস্ফোরণ
তেহরানের পশ্চিমাঞ্চলে ভয়াবহ বিস্ফোরণ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাকেরগঞ্জে গৃহবধূকে গলাকেটে হত্যা
বাকেরগঞ্জে গৃহবধূকে গলাকেটে হত্যা

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবারও ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে মিসাইলের বহর ছুড়েছে ইরান
আবারও ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে মিসাইলের বহর ছুড়েছে ইরান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা ইরানের আকাশের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছি: ট্রাম্প
আমরা ইরানের আকাশের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছি: ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্রদূতের রহস্যময় বার্তা: ইরানে কি পরমাণু বোমা ফেলতে যাচ্ছেন ট্রাম্প?
রাষ্ট্রদূতের রহস্যময় বার্তা: ইরানে কি পরমাণু বোমা ফেলতে যাচ্ছেন ট্রাম্প?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলের মাটিতে সবচেয়ে বড় ও ভয়াবহ হামলা চালাল ইরান
ইসরায়েলের মাটিতে সবচেয়ে বড় ও ভয়াবহ হামলা চালাল ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের গভীর পাহাড়ের নিচের যে পারমাণবিক স্থাপনা নিয়ে শঙ্কিত ইসরায়েল
ইরানের গভীর পাহাড়ের নিচের যে পারমাণবিক স্থাপনা নিয়ে শঙ্কিত ইসরায়েল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরমাণু অস্ত্র নিয়ে কী ভাবছে ইরান, জানালেন পেজেশকিয়ান
পরমাণু অস্ত্র নিয়ে কী ভাবছে ইরান, জানালেন পেজেশকিয়ান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলি হামলার পরিণতি ভয়াবহ হতে পারে: কাতার
ইরানে ইসরায়েলি হামলার পরিণতি ভয়াবহ হতে পারে: কাতার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ জি-সেভেন সম্মেলন ছেড়ে ফেরার কারণ যুদ্ধবিরতি নয়, আরও বড় কিছু : ট্রাম্প
হঠাৎ জি-সেভেন সম্মেলন ছেড়ে ফেরার কারণ যুদ্ধবিরতি নয়, আরও বড় কিছু : ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউক্লিয়ার ভয়ের নাটক? ইরানে ইসরায়েলের হামলার প্রকৃত কারণ ফাঁস
নিউক্লিয়ার ভয়ের নাটক? ইরানে ইসরায়েলের হামলার প্রকৃত কারণ ফাঁস

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পরমাণু অগ্রগতি নিয়ে ইসরায়েলের দাবি সত্য নয়, যুক্তরাষ্ট্রের গোয়েন্দা মূল্যায়ন
ইরানের পরমাণু অগ্রগতি নিয়ে ইসরায়েলের দাবি সত্য নয়, যুক্তরাষ্ট্রের গোয়েন্দা মূল্যায়ন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে ‘ঘি ঢাললেন’ ট্রাম্প : চীন
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে ‘ঘি ঢাললেন’ ট্রাম্প : চীন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্রদূতের রহস্যময় বার্তা: ইরানে কি পরমাণু বোমা ফেলতে যাচ্ছেন ট্রাম্প?
রাষ্ট্রদূতের রহস্যময় বার্তা: ইরানে কি পরমাণু বোমা ফেলতে যাচ্ছেন ট্রাম্প?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান নিয়ে ট্রাম্পের সামনে যে তিনটি পথ খোলা
ইরান নিয়ে ট্রাম্পের সামনে যে তিনটি পথ খোলা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, ইসরায়েলজুড়ে সতর্ক সাইরেন
ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, ইসরায়েলজুড়ে সতর্ক সাইরেন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের গোপন স্থাপনায় রাডার ফাঁকি দেওয়া ক্ষেপণাস্ত্র হামলা ইরানের
ইসরায়েলের গোপন স্থাপনায় রাডার ফাঁকি দেওয়া ক্ষেপণাস্ত্র হামলা ইরানের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল যুদ্ধক্ষেত্র প্রসারিত করছে: জর্ডানের বাদশাহ
ইসরায়েল যুদ্ধক্ষেত্র প্রসারিত করছে: জর্ডানের বাদশাহ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘নিঃশর্ত আত্মসমর্পণ’, ট্রাম্পের নতুন পোস্ট
‘নিঃশর্ত আত্মসমর্পণ’, ট্রাম্পের নতুন পোস্ট

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি ক্ষেপণাস্ত্রে গুড়িয়ে গেছে ইসরায়েলের ‘মস্তিষ্ক’ খ্যাত গবেষণা প্রতিষ্ঠান
ইরানি ক্ষেপণাস্ত্রে গুড়িয়ে গেছে ইসরায়েলের ‘মস্তিষ্ক’ খ্যাত গবেষণা প্রতিষ্ঠান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ: কীভাবে কাজ করে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র?
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ: কীভাবে কাজ করে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলের হামলায় ২১ মুসলিম দেশের নিন্দা
ইরানে ইসরায়েলের হামলায় ২১ মুসলিম দেশের নিন্দা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনিসিপি নেতা সারোয়ার তুষারকে কারণ দর্শানোর নোটিশ
এনিসিপি নেতা সারোয়ার তুষারকে কারণ দর্শানোর নোটিশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান-ইসরায়েল উত্তেজনায় তেহরান ফাঁকা, বাঙ্কারে ইসরায়েল
ইরান-ইসরায়েল উত্তেজনায় তেহরান ফাঁকা, বাঙ্কারে ইসরায়েল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের লঘুচাপ: আসছে টানা বৃষ্টি, ১০ জেলায় ঝড়ের আভাস
ফের লঘুচাপ: আসছে টানা বৃষ্টি, ১০ জেলায় ঝড়ের আভাস

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‌‘সংসদে গুরুত্বপূর্ণ চারটি স্থায়ী কমিটির সভাপতি পদ বিরোধী দলের’
‌‘সংসদে গুরুত্বপূর্ণ চারটি স্থায়ী কমিটির সভাপতি পদ বিরোধী দলের’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান ও ইসরায়েলকে যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব দিয়েছেন ট্রাম্প : ম্যাক্রোঁ
ইরান ও ইসরায়েলকে যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব দিয়েছেন ট্রাম্প : ম্যাক্রোঁ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রকে সতর্ক করে যা বললেন ম্যাক্রোঁ
ইরান ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রকে সতর্ক করে যা বললেন ম্যাক্রোঁ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে মিসাইলের বহর ছুড়েছে ইরান
আবারও ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে মিসাইলের বহর ছুড়েছে ইরান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনির পরিণতি সাদ্দাম হোসেনের মতো হতে পারে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
খামেনির পরিণতি সাদ্দাম হোসেনের মতো হতে পারে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হরমুজ প্রণালীর কাছে দুই ট্যাংকারের সংঘর্ষ, আগুন
হরমুজ প্রণালীর কাছে দুই ট্যাংকারের সংঘর্ষ, আগুন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোসাদের পরিকল্পনা কেন্দ্রে হামলা চালানোর দাবি আইআরজিসি’র
মোসাদের পরিকল্পনা কেন্দ্রে হামলা চালানোর দাবি আইআরজিসি’র

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনির ঘনিষ্ঠ ইরানের শীর্ষ কমান্ডারকে হত্যার দাবি ইসরায়েলের
খামেনির ঘনিষ্ঠ ইরানের শীর্ষ কমান্ডারকে হত্যার দাবি ইসরায়েলের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বুশের মতো ভুল করছেন ট্রাম্প: সিএআইআর
বুশের মতো ভুল করছেন ট্রাম্প: সিএআইআর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরানের পশ্চিমাঞ্চলে ভয়াবহ বিস্ফোরণ
তেহরানের পশ্চিমাঞ্চলে ভয়াবহ বিস্ফোরণ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সরাসরি যুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্র!
সরাসরি যুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্র!

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য কমিশনের সংলাপ প্রতীকী বয়কট জামায়াতের
ঐকমত্য কমিশনের সংলাপ প্রতীকী বয়কট জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেকারত্বে বন্দি তরুণ প্রজন্ম
বেকারত্বে বন্দি তরুণ প্রজন্ম

প্রথম পৃষ্ঠা

শিক্ষার সর্বনাশ অটোপাস ও সংক্ষিপ্ত সিলেবাসে
শিক্ষার সর্বনাশ অটোপাস ও সংক্ষিপ্ত সিলেবাসে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিড়ালের খোঁজে থানায় জিডি মাইকিং পোস্টার
বিড়ালের খোঁজে থানায় জিডি মাইকিং পোস্টার

পেছনের পৃষ্ঠা

ড্রিমলাইনারে বাড়তি সতর্কতা বাংলাদেশ বিমানে
ড্রিমলাইনারে বাড়তি সতর্কতা বাংলাদেশ বিমানে

পেছনের পৃষ্ঠা

চোখ রাঙাচ্ছে সিলেটে, ডেডিকেটেড হাসপাতাল
চোখ রাঙাচ্ছে সিলেটে, ডেডিকেটেড হাসপাতাল

পেছনের পৃষ্ঠা

স্লোগানে উত্তাল নগর ভবন, উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবি
স্লোগানে উত্তাল নগর ভবন, উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাঁড়িভাঙায় মাতছে রংপুর
হাঁড়িভাঙায় মাতছে রংপুর

পেছনের পৃষ্ঠা

বর্ষার শুরুতেই পানিতে ডুবুডুবু খুলনা
বর্ষার শুরুতেই পানিতে ডুবুডুবু খুলনা

নগর জীবন

সোনার লড়াইয়ে আবদুর রহমান
সোনার লড়াইয়ে আবদুর রহমান

মাঠে ময়দানে

টেস্টে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ সেঞ্চুরি মুমিনুলের
টেস্টে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ সেঞ্চুরি মুমিনুলের

মাঠে ময়দানে

লেডি ডন কৃতি স্যানন
লেডি ডন কৃতি স্যানন

শোবিজ

৯৪ শতাংশ পথশিশু সরকারের কোনো সুবিধা পাচ্ছে না
৯৪ শতাংশ পথশিশু সরকারের কোনো সুবিধা পাচ্ছে না

পেছনের পৃষ্ঠা

কাদেরের সিদ্ধান্ত নিয়ে প্রশ্ন আনিসুল ও হাওলাদারের
কাদেরের সিদ্ধান্ত নিয়ে প্রশ্ন আনিসুল ও হাওলাদারের

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্লভ কেলি কদমের ফুল ফুটলেও ফল ও চারা হয় না
দুর্লভ কেলি কদমের ফুল ফুটলেও ফল ও চারা হয় না

পেছনের পৃষ্ঠা

শেষবার সাদা পোশাকে ম্যাথিউস
শেষবার সাদা পোশাকে ম্যাথিউস

মাঠে ময়দানে

শেয়ারবাজার কারসাজি করে ২৫৭ কোটি টাকা লোপাট
শেয়ারবাজার কারসাজি করে ২৫৭ কোটি টাকা লোপাট

পেছনের পৃষ্ঠা

নাজমুল মুশফিকের রাজকীয় ব্যাটিং
নাজমুল মুশফিকের রাজকীয় ব্যাটিং

মাঠে ময়দানে

জনকল্যাণে নিবেদিত তারকারা
জনকল্যাণে নিবেদিত তারকারা

শোবিজ

কলকাতায় শুটিংয়ে জয়া
কলকাতায় শুটিংয়ে জয়া

শোবিজ

কী নিয়ে ব্যস্ত মিম
কী নিয়ে ব্যস্ত মিম

শোবিজ

ইউরোপ-লাতিন লড়াইয়ে ডি মারিয়া আলো
ইউরোপ-লাতিন লড়াইয়ে ডি মারিয়া আলো

মাঠে ময়দানে

সংলাপে যেসব বিষয়ে ঐক্য হলো দলগুলোর
সংলাপে যেসব বিষয়ে ঐক্য হলো দলগুলোর

প্রথম পৃষ্ঠা

নাজমুল-মুশফিকের জোড়া সেঞ্চুরিতে স্বস্তির দিন
নাজমুল-মুশফিকের জোড়া সেঞ্চুরিতে স্বস্তির দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

জুবাইদার জন্মদিনে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
জুবাইদার জন্মদিনে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইরানে ২ হাজার বাংলাদেশি, ৪০০ জনকে সরিয়ে নেওয়ার উদ্যোগ
ইরানে ২ হাজার বাংলাদেশি, ৪০০ জনকে সরিয়ে নেওয়ার উদ্যোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের দিনক্ষণ নিয়ে ধৈর্য ধরতে হবে
নির্বাচনের দিনক্ষণ নিয়ে ধৈর্য ধরতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিক পরিচয়ে গেস্ট হাউসে তল্লাশি চালানো সেই যুবক গ্রেপ্তার
সাংবাদিক পরিচয়ে গেস্ট হাউসে তল্লাশি চালানো সেই যুবক গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা