শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৩ জুন, ২০২১ আপডেট:

শেখ হাসিনার বিকল্প কে?

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
শেখ হাসিনার বিকল্প কে?

অনেক দিন আগে উত্তম কুমার অভিনীত একটি ছবি দেখেছিলাম। নাম ‘দেয়া নেয়া’। উত্তম কুমারের বিপরীতে অভিনয় করেছেন তনুজা। এ তনুজাই বলিউডের বিখ্যাত অভিনেত্রী কাজলের মা। নায়ক বিত্তবান বাবার ছেলে গানের নেশায় বাবার সবকিছু ছেড়ে লখনৌ শহর ত্যাগ করেন। স্বপ্ন ছিল গায়ক হবেন। ঘটনাচক্রে নায়িকার বাড়িতে চাকরি নেন। কাহিনি সেভাবে এগিয়ে যেতে থাকে।  এ লেখা সে ছবি নিয়ে নয়। এ ছবির একটি গান আছে, ‘জীবনখাতার প্রতি পাতায় যতই লেখ হিসাব-নিকাশ কিছুই রবে না...’। গৌরীপ্রসন্ন মজুমদারের লেখা গানটি গেয়েছিলেন শ্যামল মিত্র। এখনো মনে দাগ কেটে আছে সেই সুর। শ্যামল মিত্রের অনেক গানেরই কোনো তুলনা চলে না। আর মানুষের জীবনখাতার হিসাব-নিকাশও কখনই মেলে না। শ্যামল মিত্রের দরাজ কণ্ঠের অনেক গান শুনেছি। ‘আমি চেয়ে চেয়ে দেখি সারা দিন...’, ‘আহা মরি মরি চলিতে চলিতে বাজায় কাঁকন পরনে নীলাম্বরি...’, ‘আমার স্বপ্নে দেখা রাজকন্যা থাকে সাত সাগর  আর তের নদীর পারে...’ এখনো শুনলে মন ভরে যায়। শ্যামল মিত্রের ছেলে সৈকত মিত্র বাবার গানগুলো পরিবেশন করেন এখন। তাঁর সঙ্গে দেখা হয়েছিল। ঢাকায় এসেছেন অনেকবার। বিভিন্ন সামাজিক অনুষ্ঠানে গান গেয়েছেন। সৈকতের কণ্ঠে শ্যামলকেই খুঁজে পাই। এভাবে সবাই পারেন না বাবার উত্তরাধিকার ধরে রাখতে। জীবন চলার পথে উত্তরাধিকার হওয়া সহজও নয়। এক জীবনে কেউ পারেন, কেউ পারেন না। আমাদের দেশেও অনেক জনপ্রিয় শিল্পীর সন্তানরা সংগীতে এসেছেন। মাহমুদুন্নবী, খান আতা, বশির আহমেদসহ অনেকের সন্তানদের কণ্ঠে গান শুনে ভালো লাগে। আবদুল আলীমের সন্তানরা আসেন আমার কাছে। বাবাকে ধরে রাখার চেষ্টা করছেন তাঁরা। উত্তরাধিকার হলেই ধারাবাহিকতা থাকবে এমন নয়। কি গান, কি রাজনীতি। সৃষ্টিশীলতা আলাদা বিষয়। নেতৃত্বের যোগ্যতা, নিজস্ব ক্যারিশমা সবার থাকে না। আল্লাহ সবাইকে সব গুণ দিয়ে সৃষ্টিও করেন না।

মওলানা ভাসানী অনেক বড় রাজনীতিবিদ ছিলেন। তাঁর অনুসারীরা এখনো রয়েছেন। কিন্তু তিনি কোনো রাজনৈতিক উত্তরাধিকার রেখে যেতে পারেননি। আর পারেননি বলেই মওলানা ভাসানীর আদর্শ ঘিরে কোনো দল বিকশিত হয়নি। মওলানা ভাসানীর মৃত্যুর পর অনেক কিছু থেমে গেছে। তাঁর ছেলে আবু নাসের খান ভাসানীকে রাজনীতিতে টানতে চেষ্টা করেছিলেন হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ। ক্ষমতায় থাকার সময় কাছেও টেনেছিলেন। জোর করে রাজনৈতিক নেতা বানানো যায় না। আলেমা ভাসানীকে রাজনীতিতে আনতে চেয়েছিলেন গোলাম কবীর নামে ন্যাপ ভাসানীর একজন নেতা। এরশাদ জমানার শেষ সময় তিনি এ উদ্যোগ নেন। চট্টগ্রামের বনানী কমপ্লেক্সের মালিক এই গোলাম কবীর ভাসানী ন্যাপ করতেন। আশির দশকের শেষভাগে গোলাম কবীর ন্যাপ ভাসানীকে আবার এক করার চেষ্টা চালান। তিনি ভেবেছিলেন আলেমা ভাসানীকে লাইমলাইটে আনলে হয়তো ঐক্যপ্রক্রিয়া তৈরি হতে পারে। আলেমা ভাসানী থাকতেন টাঙ্গাইলে। সাদামাটা নারী। রাজনীতি সেভাবে বুঝতেন না। গোলাম কবীর ভাসানীর আবেগ কাজে লাগাতে চেষ্টা করেন। তাঁর ব্যবসা-বাণিজ্য ভালোই চলছিল। চলচ্চিত্র ব্যবসার সঙ্গে থাকার কারণে দ্বিতীয় বিয়ে করেন নায়িকা কবিতাকে। আলাদা জগৎ-সংসার তৈরি হলেও রাজনীতির নেশাটা ছাড়তে পারলেন না। তাই দল সংগঠিত করতে টাঙ্গাইল গেলেন। লক্ষ্য ছিল হুজুরের মাজার জিয়ারত ও আলেমা ভাসানীর দোয়া নিয়ে কাজ শুরু। পত্রপত্রিকার সংখ্যা তখন এত বেশি ছিল না। দৈনিক ইত্তেফাক থেকে নাজিমউদ্দিন মোস্তান ভাই, দৈনিক খবরের তারিকুল ইসলামসহ কয়েকজন সাংবাদিক টাঙ্গাইল যান। সেই টিমে আমিও ছিলাম। কাজ করি সাপ্তাহিক সন্দ্বীপ, স্বদেশ খবরে। মালিক ছিলেন মোস্তাফিজুর রহমান। তিনিই আমাকে পাঠালেন। বললেন একটা নিউজ করে দেবেন। সাপ্তাহিক পত্রিকাগুলো তখন ভালোই চলত। টাঙ্গাইল গিয়ে ভালোই লাগল। মওলানা ভাসানীর মাজার জিয়ারত করলাম। আলেমা ভাসানীকে কাছ থেকে দেখলাম। কথা বললাম তাঁর সঙ্গে। রাজনৈতিক প্রশ্ন করে বুঝলাম তিনি কোনো প্যাঁচের মানুষ নন। সাদামাটা মানুষ। জীবনের শেষ প্রান্তে ঝুটঝামেলায় জড়ানোর শক্তি ছিল না। কিছুক্ষণ কথা বলার পরই বুঝে গেলাম অকারণে তাঁকে টানাটানির চেষ্টা চলছে। ভাসানী ন্যাপের ঐক্যপ্র্রক্রিয়া আলেমা ভাসানীকে দিয়ে হবে না। রাজনীতির সহজ হিসাব বুঝতে বেশি কিছু লাগে না। অল্প কিছু বিষয় পর্যবেক্ষণ করলেই হয়। রাজনীতি সবাইকে দিয়ে হয় না। আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা, বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া রাজনীতিতে আসতে চাননি। সময় ও পরিস্থিতি তাঁদের রাজনীতিতে এনেছে। জীবন এক বহতা নদী। সময় বয়ে যায় দ্রুত। জীবনযুদ্ধ মানুষকে টেনে নিয়ে যায় অনেক দূর। ৪০ বছর আগের বাস্তবতা আর এখনকার চিত্র সম্পূর্ণ আলাদা। উন্নতি, সমৃদ্ধি, প্রযুক্তি, শিক্ষা, চিকিৎসা সবকিছু বদলে গেছে। ডিজিটাল দুনিয়ায় ইতিবাচক অধ্যায় তৈরি হয়েছে। আবার পাশাপাশি এর নেতিবাচক কাণ্ডকীর্তি  চারদিকে বিভ্রান্তি তৈরি করছে। কেড়ে নিচ্ছে আমাদের আবেগ -অনুভূতি। স্বার্থপরতা মানুষের মাঝে তৈরি করছে ভয়ংকর নষ্টামি। সুবিধাভোগীরা দেখি সামাজিক মাধ্যম ভাসিয়ে ফেলছে। মুক্তিযুদ্ধ, বঙ্গবন্ধু, বাংলাদেশ, জাতীয় পতাকা, জাতীয় সংগীতের বিরুদ্ধে সাইবারযুদ্ধ চলছে। কেউ দেখার নেই। বলার নেই। দলীয় এবং সরকারে পদ-পদবিধারীর সংখ্যার শেষ নেই। কিন্তু অভাব কর্মদক্ষ মানুষের। সরকারি দল দুর্বল হলে আমলাকুল শক্তিশালী হয়। সবকিছু নিজেদের দখলে নিয়ে যায়। আর তখনই সরকার ক্ষতিগ্রস্ত হয়। খলিফা হারুনুর রশিদের আমলের মতো দক্ষ মন্ত্রী পাওয়া যাবে বলছি না। কিন্তু আমলাদের সামাল দিয়ে মন্ত্রণালয় চালানোর মতো শক্তি রাখেন এমন মন্ত্রী থাকাটা জরুরি। মন্ত্রীদের চরম অদক্ষতা নিয়ে অনেক গল্প শুনি। সে আলোচনায় আজ যাচ্ছি না। প্রধানমন্ত্রীর একক সাফল্যের কারণে অনেক কিছু সাদা চোখে ধরা পড়ছে না। সমস্যাও হচ্ছে না। কিন্তু কোনো কারণে এদিক-সেদিক হলেই সমস্যা তৈরি হবে; যা সামাল দেওয়া কঠিন হয়ে দাঁড়াবে।

সেদিন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন অধ্যাপক বললেন, দল ও সরকারে শেখ হাসিনার বিকল্প কে? এই অধ্যাপক মুক্তিযুদ্ধের চেতনার একজন মানুষ। তবে তিনি দলকানা নন। বঙ্গবন্ধু ও শেখ হাসিনাকে পছন্দ করেন আমাদের মতো। আমি বললাম, আপনি বলুন। জবাবে বললেন, ‘আমার চোখে শেখ হাসিনার বিকল্প তিনি নিজে। অন্য কেউ নন।’ শুধু এই অধ্যাপক নন, দেশ-বিদেশের অনেক বন্ধু, সুহৃদ, প্রিয়জন একই প্রশ্ন করেন। জানতে চান। অনেক কূটনীতিকের কাছে একই প্রশ্ন শুনি। নিজেও অনেকের কাছে জানতে চাই শেখ হাসিনার উত্তরাধিকার কে? সাদামাটা জবাব পাই। হিসাব-নিকাশ মেলে না। কাছ থেকে শেখ হাসিনাকে দেখেছি। তাঁর দক্ষতা, নেতৃত্বের সফলতা, কঠোর পরিশ্রমে তিল তিল করে আজকের বিশালত্ব সৃষ্টি করেছেন। এক দিনে কোনো কিছু হয়নি। বিশ্বের সবচেয়ে প্রবীণ রাজনীতিবিদদের মধ্যে তিনি একজন। টানা ক্ষমতায় থাকার দৃষ্টান্ত তৈরি করেছেন। বিরোধী দলে থাকার সময়ও কঠিন পরিস্থিতি সামাল দিয়েছেন। ষড়যন্ত্র, চক্রান্ত, একুশে আগস্টের মতো ঘটনা বারবার মোকাবিলা করেছেন। কোনো কিছু তাঁকে থামাতে পারেনি। মাঠের রাজনীতিতে কখনো আবেগের উচ্ছলতা, আবার কখনো কঠোরতার মাঝে আওয়ামী লীগকে বারবার ক্ষমতায় এনেছেন। সাংগঠনিক বিশাল ভিত্তি গড়ে তুলেছেন। বাস্তবতার সঙ্গে হিসাব-নিকাশ মেলাতে হবে।

অধ্যাপক সৈয়দ মোদাচ্ছের আলীর সঙ্গে কিছুদিন আগে আমার অফিসে কথা হচ্ছিল। তাঁর কাছে দুটি প্রশ্ন করলাম- এক. ২০২৪ সালের নির্বাচনে কী হবে? দুই. শেখ হাসিনার বিকল্প কে?  তিনি বললেন, ‘এ মুহূর্তে বিকল্প আলোচনার দরকারই নেই। সময়ও আসেনি।’ তিনি পাল্টা প্রশ্ন করে বললেন, ‘আমেরিকার বর্তমান প্রেসিডেন্ট বাইডেনের বয়স কত? শেখ হাসিনার বয়স বাইডেনের সমান হোক। তারপর এ নিয়ে আলোচনা হতে পারে।’ তিনি আরও বললেন, ‘শেখ হাসিনা এমন কোনো বুড়ি হয়ে যাননি যে তাঁর বিকল্প নিয়ে ভাবার সময় এসেছে। ২০২৪ সালের নির্বাচন শেষ হোক। তিনি আবার প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ নেবেন। তারপর দলের ভিতরে কথা হতে পারে। তখন হয়তো তিনি নিজেও ভাববেন বিকল্পের কথা।’

মোদাচ্ছের ভাইয়ের সঙ্গে কথোপকথনের পর একজন কূটনীতিক আমাকে প্রশ্ন করলেন, দল-সরকারে বিকল্প কে হবেন শেখ হাসিনার? জবাবে সৈয়দ মোদাচ্ছের আলীর রেফারেন্স টেনে এ উত্তরটাই দিলাম।

শেখ হাসিনা দূরদর্শিতা নিয়ে রাজনীতি করেন। তিনি জানেন তাঁর গন্তব্য কোথায়। ১৯৯৩ সালের মার্চের কথা মনে পড়ছে। ভোরের কাগজে কাজ করছি। শেখ হাসিনা তখন সংসদে বিরোধীদলীয় নেতা। সংসদ ভবনে তাঁর কক্ষে গেলাম। বললাম একটি সাক্ষাৎকার নিতে চাই। তিনি জানতে চান, ভোরের কাগজের জন্য? জবাবে বললাম, নেশন টুডে নামে একটি ইংরেজি পাক্ষিক ম্যাগাজিনে পুরোটা বের হবে। আপনার ওপর একটা কভার স্টোরি করবে। কিছু অংশ ভোরের কাগজে দেব। তিনি বিষয় জানতে চাইলেন। বললাম, আপনি বিরোধী দলের নেত্রী। ছায়া প্রধানমন্ত্রী। ক্ষমতায় এলে কীভাবে দেশের অর্থনীতিকে ঢেলে সাজাবেন, পররাষ্ট্র, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, স্থানীয় সরকার নীতি কী হবে? পার্বত্য চট্টগ্রাম সংকট, রোহিঙ্গা ইস্যুর সমাধান কীভাবে করবেন, সেনাবাহিনীর বিষয়ে কী নীতিমালা হবে এসব নিয়ে। তিনি মন দিয়ে আমার কথা শুনছেন। আরও বললাম, ক্ষমতায় এলে কীভাবে সরকার সাজাবেন তা দেশ-বিদেশে তুলে ধরতে চাই। আরেকটা বিষয় সেনাবাহিনীর সঙ্গে আওয়ামী লীগের কিছু দূরত্ব আছে বলে অনেকে মনে করেন। আপনি ক্ষমতায় এলে যা করতে চান তা-ও প্রকাশ করতে চাই। একটি অংশ ভোরের কাগজে, সম্পূর্ণটা যাবে ইংরেজি ম্যাগাজিন নেশন টুডেতে। নেশন টুডের সম্পাদক জিল্লুর রহিম দুলাল বাকশালের মহিউদ্দিন আহমদের মেয়েজামাই। আমার পাশে দাঁড়িয়ে ছিলেন জনসংযোগ কর্মকর্তা কাজী আখতার আহমেদ। পরে তিনি সচিব হন। নেত্রী বললেন, ‘বসো। টেপরেকর্ডার চালু কর।’ সাক্ষাৎকার শুরু হলো। এক ঘণ্টা পর নজীব আহমেদ ভাই তাগাদা দিলেন, ইফতারের সময় ঘনিয়ে আসছে। আমাদের সাক্ষাৎকার মাত্র জমে উঠছে। শেখ হাসিনা তুলে ধরছেন বাংলাদেশ ঘিরে তাঁর স্বপ্নগুলোর কথা।

নজীব ভাইয়ের তাগাদার পর বললেন, ‘চল বাসায়’। বিরোধী দলের নেতা হিসেবে তিনি তখন থাকতেন ২৯ মিন্টো রোডে। নেত্রীর সঙ্গে এলাম সে বাসায়। তিনি নামাজ পড়তে চলে গেলেন। একসঙ্গে ইফতার শেষ করলাম। ইফতারের টেবিলে ডিনারের ব্যবস্থাও ছিল। আমার পাতে খাসির মাথা দিয়ে রান্না করা বুটের ডাল তুলে দিলেন। বললেন, ‘এটা আমার রান্না।’ বড় বোনের মতো বিভিন্ন খাবার তুলে দিলেন। ইফতার শেষ করে চা খেতে খেতে সাক্ষাৎকার শুরু হলো আবার। তিনি ভিতরে গেলেন, লিখিত অনেক কাগজ এনে দিলেন। বললেন, ‘এস এ এম এস কিবরিয়া সাহেব আমার সঙ্গে কাজ শুরু করেছেন। আরও কয়েকজন অর্থনীতিবিদ ও কূটনীতিক আছেন। বাংলাদেশকে এগিয়ে নিতে আমার পরিকল্পনা রয়েছে। দারিদ্র্য বিমোচন, সামাজিক সুরক্ষা, পার্বত্য শান্তিচুক্তির পরিকল্পনাসহ সব বিষয়ে চিন্তা করছি। নারী উন্নয়নে ভূমিকা রাখতে হবে। গ্রামীণ অর্থনীতি বদলাতে হবে।’ শুনছি আর বিস্মিত হচ্ছি। আমরা কয়েকজন সাংবাদিক সারা বাংলাদেশ ঘুরেছিলাম আওয়ামী লীগ সভানেত্রীর সঙ্গে। বিস্ময় নিয়ে বললাম, আপা আপনি সব কাজ করে রেখেছেন। চিন্তাও করতে পারিনি এভাবে সবকিছু আপনার কাছে গোছানো আছে। তিনি হাসলেন। বললেন, ‘দেশে ফেরার পরই কাজ শুরু করেছি। ’৯১ সালের ভোটের আগের কাজগুলোকে আরও গুছিয়ে নিচ্ছি নতুন করে।’ সেই সাক্ষাৎকার প্রকাশিত হয়েছিল নেশন টুডেতে ‘পি এম ইন ওয়েটিং’ শিরোনামে প্রচ্ছদ প্রতিবেদন হিসেবে। প্রচ্ছদের ছবি তুলেছিলেন পাভেল রহমান।

১৯৯৬ সালে ক্ষমতায় এলে কী করবেন শেখ হাসিনা সে পরিকল্পনা আগেই করে রেখেছিলেন। সেই দূরদর্শিতা এখনো ধরে রেখেছেন। তাঁর সঙ্গে সারা দেশ সফরের সময় বুঝেছি তিনি মানুষের মনের ভাষা বোঝেন। সে অনুযায়ী চিন্তা করেন। শেখ হাসিনা এখনো তা-ই আছেন। রাজনীতির জটিল দাবার চালে তিনি নিজেকে টানা ক্ষমতায় রাখছেন। সময়ের হিসাব-নিকাশে শেখ হাসিনা জাতীয় ও আন্তর্জাতিকভাবে নিজের শক্ত অবস্থান তৈরি করে রেখেছেন। সবাই এভাবে পারে না। দেশ-বিদেশের নানামুখী ষড়যন্ত্রের কাছে হার মেনে যেতে হয় অনেককে। শেখ হাসিনা সবকিছু মোকাবিলা করেই এগিয়ে চলেছেন সামনের দিকে। কঠিন বাস্তবতা মোকাবিলা করে বাংলাদেশকে নতুন পথ দেখিয়েছেন। সমৃদ্ধ ও শক্তিশালী করেছেন দেশের অর্থনীতি। কী করে সব সম্ভব হচ্ছে এ প্রশ্নও আসছে। কারণ দুর্বল মন্ত্রিসভা। ভোট ছাড়া জিতে অনেক এমপি কর্মী ও দল বিচ্ছিন্ন। তারা মনে করছেন মানুষকে দরকার নেই। কর্মীদেরও প্রয়োজন নেই। হয়তো এ চিন্তা থেকে মন্ত্রী সাহেবদের অনেকে এলাকায় যান না। অনেক এমপিও এলাকার সঙ্গে সম্পৃক্ত নন। কেউ কেউ দলবিচ্ছিন্ন। অনেকের বিরুদ্ধে রয়েছে দুর্নীতি-অনিয়মের অভিযোগ। আবার কেউ কেউ নিজেকে টিকিয়ে রাখতে জামায়াত-বিএনপিকে ঠাঁই দিচ্ছেন। পদ-পদবি দিচ্ছেন। উপেক্ষা করছেন কর্মীদের। দুঃসময়ের নেতা-কর্মীরা হতাশ। তবে বঞ্চনার কথাও এখন আর কেউ বলেন না। আস্থা ও ভরসার একমাত্র ঠিকানাকে ঘিরেই এত সংকটের পরও আওয়ামী লীগ টিকে যায়।  কঠিন সময় সামাল দেয়। আমার চোখেও শেখ হাসিনার বিকল্প তিনি নিজে, অন্য কেউ নন। তার পরও নজরুলের  সেই কথা মনে রেখে চলতে হবে, ‘চিরদিন কাহারও সমান নাহি যায়’।

লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

এই মাত্র | শোবিজ

খুচরা সার ডিলার বহাল রাখার দাবিতে সুনামগঞ্জে মানববন্ধন
খুচরা সার ডিলার বহাল রাখার দাবিতে সুনামগঞ্জে মানববন্ধন

১ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

পূর্বাচলে প্লট দুর্নীতি : শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
পূর্বাচলে প্লট দুর্নীতি : শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

কুলাউড়ায় ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকদের মাঝে বীজ-সার বিতরণ
কুলাউড়ায় ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকদের মাঝে বীজ-সার বিতরণ

৬ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

দুই বছর পর মাঠে ফিরলেন পল পগবা
দুই বছর পর মাঠে ফিরলেন পল পগবা

৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় ট্রাক চাপায় অটোরিকশা চালক নিহত
বগুড়ায় ট্রাক চাপায় অটোরিকশা চালক নিহত

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টুঙ্গিপাড়ায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে আ.লীগের ৪৬ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে মামলা
টুঙ্গিপাড়ায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে আ.লীগের ৪৬ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে মামলা

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজশাহীতে মাদকসহ ৬ কারবারি গ্রেপ্তার
রাজশাহীতে মাদকসহ ৬ কারবারি গ্রেপ্তার

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১০৪৫ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১০৪৫ মামলা

৩৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

৪৮ ঘন্টার জন্য দেশের জ্বালানি কূপগুলোতে ড্রিলিং কার্যক্রম বন্ধ
৪৮ ঘন্টার জন্য দেশের জ্বালানি কূপগুলোতে ড্রিলিং কার্যক্রম বন্ধ

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে দুই দিনে ডিএমপির ২৪৮৩ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে দুই দিনে ডিএমপির ২৪৮৩ মামলা

৪০ মিনিট আগে | নগর জীবন

হবিগঞ্জে কৃষককে কুপিয়ে হত্যা
হবিগঞ্জে কৃষককে কুপিয়ে হত্যা

৪১ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ইবির তিন বিভাগে বাড়লো ৩০ আসন
ইবির তিন বিভাগে বাড়লো ৩০ আসন

৪৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

শেখ হাসিনা-রেহানার মামলার যুক্তিতর্ক ২৫ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-রেহানার মামলার যুক্তিতর্ক ২৫ নভেম্বর

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম

৫৬ মিনিট আগে | শোবিজ

বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কুষ্টিয়ায় গ্রামীণ ব্যাংকের এরিয়া অফিসে পেট্রল ঢেলে আগুন
কুষ্টিয়ায় গ্রামীণ ব্যাংকের এরিয়া অফিসে পেট্রল ঢেলে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাস্টারকার্ড এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড ২০২৫ এর বিজয়ীদের নাম ঘোষণা
মাস্টারকার্ড এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড ২০২৫ এর বিজয়ীদের নাম ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বসুন্ধরা শুভসংঘের 'দেশ গঠনে নারীদের ভূমিকা' শীর্ষক আলোচনা সভা
বসুন্ধরা শুভসংঘের 'দেশ গঠনে নারীদের ভূমিকা' শীর্ষক আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বরিশালে ক্লিনিকে প্রসূতির মৃত্যু, পালালেন চিকিৎসকসহ সবাই
বরিশালে ক্লিনিকে প্রসূতির মৃত্যু, পালালেন চিকিৎসকসহ সবাই

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন পরিচালনায় সহযোগিতা করতে প্রস্তুত কমনওয়েলথভুক্ত ৫৬ দেশ
নির্বাচন পরিচালনায় সহযোগিতা করতে প্রস্তুত কমনওয়েলথভুক্ত ৫৬ দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকাকে বাসযোগ্য করতে আধুনিক নগর পরিকল্পনার আহ্বান পরিবেশ উপদেষ্টার
ঢাকাকে বাসযোগ্য করতে আধুনিক নগর পরিকল্পনার আহ্বান পরিবেশ উপদেষ্টার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ
সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে ট্রেন আটকে রাখল শিক্ষার্থীরা
বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে ট্রেন আটকে রাখল শিক্ষার্থীরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আইএল টি-টোয়েন্টিতে খেলবেন তাসকিন-মোস্তাফিজ
আইএল টি-টোয়েন্টিতে খেলবেন তাসকিন-মোস্তাফিজ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরের রাজরাজেশ্বরে ধানের শীষের উঠান বৈঠক
চাঁদপুরের রাজরাজেশ্বরে ধানের শীষের উঠান বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সব ধরনের কাউন্টার সেবা বন্ধ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
সব ধরনের কাউন্টার সেবা বন্ধ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা