শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৩ জুন, ২০২১ আপডেট:

শেখ হাসিনার বিকল্প কে?

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
শেখ হাসিনার বিকল্প কে?

অনেক দিন আগে উত্তম কুমার অভিনীত একটি ছবি দেখেছিলাম। নাম ‘দেয়া নেয়া’। উত্তম কুমারের বিপরীতে অভিনয় করেছেন তনুজা। এ তনুজাই বলিউডের বিখ্যাত অভিনেত্রী কাজলের মা। নায়ক বিত্তবান বাবার ছেলে গানের নেশায় বাবার সবকিছু ছেড়ে লখনৌ শহর ত্যাগ করেন। স্বপ্ন ছিল গায়ক হবেন। ঘটনাচক্রে নায়িকার বাড়িতে চাকরি নেন। কাহিনি সেভাবে এগিয়ে যেতে থাকে।  এ লেখা সে ছবি নিয়ে নয়। এ ছবির একটি গান আছে, ‘জীবনখাতার প্রতি পাতায় যতই লেখ হিসাব-নিকাশ কিছুই রবে না...’। গৌরীপ্রসন্ন মজুমদারের লেখা গানটি গেয়েছিলেন শ্যামল মিত্র। এখনো মনে দাগ কেটে আছে সেই সুর। শ্যামল মিত্রের অনেক গানেরই কোনো তুলনা চলে না। আর মানুষের জীবনখাতার হিসাব-নিকাশও কখনই মেলে না। শ্যামল মিত্রের দরাজ কণ্ঠের অনেক গান শুনেছি। ‘আমি চেয়ে চেয়ে দেখি সারা দিন...’, ‘আহা মরি মরি চলিতে চলিতে বাজায় কাঁকন পরনে নীলাম্বরি...’, ‘আমার স্বপ্নে দেখা রাজকন্যা থাকে সাত সাগর  আর তের নদীর পারে...’ এখনো শুনলে মন ভরে যায়। শ্যামল মিত্রের ছেলে সৈকত মিত্র বাবার গানগুলো পরিবেশন করেন এখন। তাঁর সঙ্গে দেখা হয়েছিল। ঢাকায় এসেছেন অনেকবার। বিভিন্ন সামাজিক অনুষ্ঠানে গান গেয়েছেন। সৈকতের কণ্ঠে শ্যামলকেই খুঁজে পাই। এভাবে সবাই পারেন না বাবার উত্তরাধিকার ধরে রাখতে। জীবন চলার পথে উত্তরাধিকার হওয়া সহজও নয়। এক জীবনে কেউ পারেন, কেউ পারেন না। আমাদের দেশেও অনেক জনপ্রিয় শিল্পীর সন্তানরা সংগীতে এসেছেন। মাহমুদুন্নবী, খান আতা, বশির আহমেদসহ অনেকের সন্তানদের কণ্ঠে গান শুনে ভালো লাগে। আবদুল আলীমের সন্তানরা আসেন আমার কাছে। বাবাকে ধরে রাখার চেষ্টা করছেন তাঁরা। উত্তরাধিকার হলেই ধারাবাহিকতা থাকবে এমন নয়। কি গান, কি রাজনীতি। সৃষ্টিশীলতা আলাদা বিষয়। নেতৃত্বের যোগ্যতা, নিজস্ব ক্যারিশমা সবার থাকে না। আল্লাহ সবাইকে সব গুণ দিয়ে সৃষ্টিও করেন না।

মওলানা ভাসানী অনেক বড় রাজনীতিবিদ ছিলেন। তাঁর অনুসারীরা এখনো রয়েছেন। কিন্তু তিনি কোনো রাজনৈতিক উত্তরাধিকার রেখে যেতে পারেননি। আর পারেননি বলেই মওলানা ভাসানীর আদর্শ ঘিরে কোনো দল বিকশিত হয়নি। মওলানা ভাসানীর মৃত্যুর পর অনেক কিছু থেমে গেছে। তাঁর ছেলে আবু নাসের খান ভাসানীকে রাজনীতিতে টানতে চেষ্টা করেছিলেন হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ। ক্ষমতায় থাকার সময় কাছেও টেনেছিলেন। জোর করে রাজনৈতিক নেতা বানানো যায় না। আলেমা ভাসানীকে রাজনীতিতে আনতে চেয়েছিলেন গোলাম কবীর নামে ন্যাপ ভাসানীর একজন নেতা। এরশাদ জমানার শেষ সময় তিনি এ উদ্যোগ নেন। চট্টগ্রামের বনানী কমপ্লেক্সের মালিক এই গোলাম কবীর ভাসানী ন্যাপ করতেন। আশির দশকের শেষভাগে গোলাম কবীর ন্যাপ ভাসানীকে আবার এক করার চেষ্টা চালান। তিনি ভেবেছিলেন আলেমা ভাসানীকে লাইমলাইটে আনলে হয়তো ঐক্যপ্রক্রিয়া তৈরি হতে পারে। আলেমা ভাসানী থাকতেন টাঙ্গাইলে। সাদামাটা নারী। রাজনীতি সেভাবে বুঝতেন না। গোলাম কবীর ভাসানীর আবেগ কাজে লাগাতে চেষ্টা করেন। তাঁর ব্যবসা-বাণিজ্য ভালোই চলছিল। চলচ্চিত্র ব্যবসার সঙ্গে থাকার কারণে দ্বিতীয় বিয়ে করেন নায়িকা কবিতাকে। আলাদা জগৎ-সংসার তৈরি হলেও রাজনীতির নেশাটা ছাড়তে পারলেন না। তাই দল সংগঠিত করতে টাঙ্গাইল গেলেন। লক্ষ্য ছিল হুজুরের মাজার জিয়ারত ও আলেমা ভাসানীর দোয়া নিয়ে কাজ শুরু। পত্রপত্রিকার সংখ্যা তখন এত বেশি ছিল না। দৈনিক ইত্তেফাক থেকে নাজিমউদ্দিন মোস্তান ভাই, দৈনিক খবরের তারিকুল ইসলামসহ কয়েকজন সাংবাদিক টাঙ্গাইল যান। সেই টিমে আমিও ছিলাম। কাজ করি সাপ্তাহিক সন্দ্বীপ, স্বদেশ খবরে। মালিক ছিলেন মোস্তাফিজুর রহমান। তিনিই আমাকে পাঠালেন। বললেন একটা নিউজ করে দেবেন। সাপ্তাহিক পত্রিকাগুলো তখন ভালোই চলত। টাঙ্গাইল গিয়ে ভালোই লাগল। মওলানা ভাসানীর মাজার জিয়ারত করলাম। আলেমা ভাসানীকে কাছ থেকে দেখলাম। কথা বললাম তাঁর সঙ্গে। রাজনৈতিক প্রশ্ন করে বুঝলাম তিনি কোনো প্যাঁচের মানুষ নন। সাদামাটা মানুষ। জীবনের শেষ প্রান্তে ঝুটঝামেলায় জড়ানোর শক্তি ছিল না। কিছুক্ষণ কথা বলার পরই বুঝে গেলাম অকারণে তাঁকে টানাটানির চেষ্টা চলছে। ভাসানী ন্যাপের ঐক্যপ্র্রক্রিয়া আলেমা ভাসানীকে দিয়ে হবে না। রাজনীতির সহজ হিসাব বুঝতে বেশি কিছু লাগে না। অল্প কিছু বিষয় পর্যবেক্ষণ করলেই হয়। রাজনীতি সবাইকে দিয়ে হয় না। আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা, বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া রাজনীতিতে আসতে চাননি। সময় ও পরিস্থিতি তাঁদের রাজনীতিতে এনেছে। জীবন এক বহতা নদী। সময় বয়ে যায় দ্রুত। জীবনযুদ্ধ মানুষকে টেনে নিয়ে যায় অনেক দূর। ৪০ বছর আগের বাস্তবতা আর এখনকার চিত্র সম্পূর্ণ আলাদা। উন্নতি, সমৃদ্ধি, প্রযুক্তি, শিক্ষা, চিকিৎসা সবকিছু বদলে গেছে। ডিজিটাল দুনিয়ায় ইতিবাচক অধ্যায় তৈরি হয়েছে। আবার পাশাপাশি এর নেতিবাচক কাণ্ডকীর্তি  চারদিকে বিভ্রান্তি তৈরি করছে। কেড়ে নিচ্ছে আমাদের আবেগ -অনুভূতি। স্বার্থপরতা মানুষের মাঝে তৈরি করছে ভয়ংকর নষ্টামি। সুবিধাভোগীরা দেখি সামাজিক মাধ্যম ভাসিয়ে ফেলছে। মুক্তিযুদ্ধ, বঙ্গবন্ধু, বাংলাদেশ, জাতীয় পতাকা, জাতীয় সংগীতের বিরুদ্ধে সাইবারযুদ্ধ চলছে। কেউ দেখার নেই। বলার নেই। দলীয় এবং সরকারে পদ-পদবিধারীর সংখ্যার শেষ নেই। কিন্তু অভাব কর্মদক্ষ মানুষের। সরকারি দল দুর্বল হলে আমলাকুল শক্তিশালী হয়। সবকিছু নিজেদের দখলে নিয়ে যায়। আর তখনই সরকার ক্ষতিগ্রস্ত হয়। খলিফা হারুনুর রশিদের আমলের মতো দক্ষ মন্ত্রী পাওয়া যাবে বলছি না। কিন্তু আমলাদের সামাল দিয়ে মন্ত্রণালয় চালানোর মতো শক্তি রাখেন এমন মন্ত্রী থাকাটা জরুরি। মন্ত্রীদের চরম অদক্ষতা নিয়ে অনেক গল্প শুনি। সে আলোচনায় আজ যাচ্ছি না। প্রধানমন্ত্রীর একক সাফল্যের কারণে অনেক কিছু সাদা চোখে ধরা পড়ছে না। সমস্যাও হচ্ছে না। কিন্তু কোনো কারণে এদিক-সেদিক হলেই সমস্যা তৈরি হবে; যা সামাল দেওয়া কঠিন হয়ে দাঁড়াবে।

সেদিন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন অধ্যাপক বললেন, দল ও সরকারে শেখ হাসিনার বিকল্প কে? এই অধ্যাপক মুক্তিযুদ্ধের চেতনার একজন মানুষ। তবে তিনি দলকানা নন। বঙ্গবন্ধু ও শেখ হাসিনাকে পছন্দ করেন আমাদের মতো। আমি বললাম, আপনি বলুন। জবাবে বললেন, ‘আমার চোখে শেখ হাসিনার বিকল্প তিনি নিজে। অন্য কেউ নন।’ শুধু এই অধ্যাপক নন, দেশ-বিদেশের অনেক বন্ধু, সুহৃদ, প্রিয়জন একই প্রশ্ন করেন। জানতে চান। অনেক কূটনীতিকের কাছে একই প্রশ্ন শুনি। নিজেও অনেকের কাছে জানতে চাই শেখ হাসিনার উত্তরাধিকার কে? সাদামাটা জবাব পাই। হিসাব-নিকাশ মেলে না। কাছ থেকে শেখ হাসিনাকে দেখেছি। তাঁর দক্ষতা, নেতৃত্বের সফলতা, কঠোর পরিশ্রমে তিল তিল করে আজকের বিশালত্ব সৃষ্টি করেছেন। এক দিনে কোনো কিছু হয়নি। বিশ্বের সবচেয়ে প্রবীণ রাজনীতিবিদদের মধ্যে তিনি একজন। টানা ক্ষমতায় থাকার দৃষ্টান্ত তৈরি করেছেন। বিরোধী দলে থাকার সময়ও কঠিন পরিস্থিতি সামাল দিয়েছেন। ষড়যন্ত্র, চক্রান্ত, একুশে আগস্টের মতো ঘটনা বারবার মোকাবিলা করেছেন। কোনো কিছু তাঁকে থামাতে পারেনি। মাঠের রাজনীতিতে কখনো আবেগের উচ্ছলতা, আবার কখনো কঠোরতার মাঝে আওয়ামী লীগকে বারবার ক্ষমতায় এনেছেন। সাংগঠনিক বিশাল ভিত্তি গড়ে তুলেছেন। বাস্তবতার সঙ্গে হিসাব-নিকাশ মেলাতে হবে।

অধ্যাপক সৈয়দ মোদাচ্ছের আলীর সঙ্গে কিছুদিন আগে আমার অফিসে কথা হচ্ছিল। তাঁর কাছে দুটি প্রশ্ন করলাম- এক. ২০২৪ সালের নির্বাচনে কী হবে? দুই. শেখ হাসিনার বিকল্প কে?  তিনি বললেন, ‘এ মুহূর্তে বিকল্প আলোচনার দরকারই নেই। সময়ও আসেনি।’ তিনি পাল্টা প্রশ্ন করে বললেন, ‘আমেরিকার বর্তমান প্রেসিডেন্ট বাইডেনের বয়স কত? শেখ হাসিনার বয়স বাইডেনের সমান হোক। তারপর এ নিয়ে আলোচনা হতে পারে।’ তিনি আরও বললেন, ‘শেখ হাসিনা এমন কোনো বুড়ি হয়ে যাননি যে তাঁর বিকল্প নিয়ে ভাবার সময় এসেছে। ২০২৪ সালের নির্বাচন শেষ হোক। তিনি আবার প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ নেবেন। তারপর দলের ভিতরে কথা হতে পারে। তখন হয়তো তিনি নিজেও ভাববেন বিকল্পের কথা।’

মোদাচ্ছের ভাইয়ের সঙ্গে কথোপকথনের পর একজন কূটনীতিক আমাকে প্রশ্ন করলেন, দল-সরকারে বিকল্প কে হবেন শেখ হাসিনার? জবাবে সৈয়দ মোদাচ্ছের আলীর রেফারেন্স টেনে এ উত্তরটাই দিলাম।

শেখ হাসিনা দূরদর্শিতা নিয়ে রাজনীতি করেন। তিনি জানেন তাঁর গন্তব্য কোথায়। ১৯৯৩ সালের মার্চের কথা মনে পড়ছে। ভোরের কাগজে কাজ করছি। শেখ হাসিনা তখন সংসদে বিরোধীদলীয় নেতা। সংসদ ভবনে তাঁর কক্ষে গেলাম। বললাম একটি সাক্ষাৎকার নিতে চাই। তিনি জানতে চান, ভোরের কাগজের জন্য? জবাবে বললাম, নেশন টুডে নামে একটি ইংরেজি পাক্ষিক ম্যাগাজিনে পুরোটা বের হবে। আপনার ওপর একটা কভার স্টোরি করবে। কিছু অংশ ভোরের কাগজে দেব। তিনি বিষয় জানতে চাইলেন। বললাম, আপনি বিরোধী দলের নেত্রী। ছায়া প্রধানমন্ত্রী। ক্ষমতায় এলে কীভাবে দেশের অর্থনীতিকে ঢেলে সাজাবেন, পররাষ্ট্র, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, স্থানীয় সরকার নীতি কী হবে? পার্বত্য চট্টগ্রাম সংকট, রোহিঙ্গা ইস্যুর সমাধান কীভাবে করবেন, সেনাবাহিনীর বিষয়ে কী নীতিমালা হবে এসব নিয়ে। তিনি মন দিয়ে আমার কথা শুনছেন। আরও বললাম, ক্ষমতায় এলে কীভাবে সরকার সাজাবেন তা দেশ-বিদেশে তুলে ধরতে চাই। আরেকটা বিষয় সেনাবাহিনীর সঙ্গে আওয়ামী লীগের কিছু দূরত্ব আছে বলে অনেকে মনে করেন। আপনি ক্ষমতায় এলে যা করতে চান তা-ও প্রকাশ করতে চাই। একটি অংশ ভোরের কাগজে, সম্পূর্ণটা যাবে ইংরেজি ম্যাগাজিন নেশন টুডেতে। নেশন টুডের সম্পাদক জিল্লুর রহিম দুলাল বাকশালের মহিউদ্দিন আহমদের মেয়েজামাই। আমার পাশে দাঁড়িয়ে ছিলেন জনসংযোগ কর্মকর্তা কাজী আখতার আহমেদ। পরে তিনি সচিব হন। নেত্রী বললেন, ‘বসো। টেপরেকর্ডার চালু কর।’ সাক্ষাৎকার শুরু হলো। এক ঘণ্টা পর নজীব আহমেদ ভাই তাগাদা দিলেন, ইফতারের সময় ঘনিয়ে আসছে। আমাদের সাক্ষাৎকার মাত্র জমে উঠছে। শেখ হাসিনা তুলে ধরছেন বাংলাদেশ ঘিরে তাঁর স্বপ্নগুলোর কথা।

নজীব ভাইয়ের তাগাদার পর বললেন, ‘চল বাসায়’। বিরোধী দলের নেতা হিসেবে তিনি তখন থাকতেন ২৯ মিন্টো রোডে। নেত্রীর সঙ্গে এলাম সে বাসায়। তিনি নামাজ পড়তে চলে গেলেন। একসঙ্গে ইফতার শেষ করলাম। ইফতারের টেবিলে ডিনারের ব্যবস্থাও ছিল। আমার পাতে খাসির মাথা দিয়ে রান্না করা বুটের ডাল তুলে দিলেন। বললেন, ‘এটা আমার রান্না।’ বড় বোনের মতো বিভিন্ন খাবার তুলে দিলেন। ইফতার শেষ করে চা খেতে খেতে সাক্ষাৎকার শুরু হলো আবার। তিনি ভিতরে গেলেন, লিখিত অনেক কাগজ এনে দিলেন। বললেন, ‘এস এ এম এস কিবরিয়া সাহেব আমার সঙ্গে কাজ শুরু করেছেন। আরও কয়েকজন অর্থনীতিবিদ ও কূটনীতিক আছেন। বাংলাদেশকে এগিয়ে নিতে আমার পরিকল্পনা রয়েছে। দারিদ্র্য বিমোচন, সামাজিক সুরক্ষা, পার্বত্য শান্তিচুক্তির পরিকল্পনাসহ সব বিষয়ে চিন্তা করছি। নারী উন্নয়নে ভূমিকা রাখতে হবে। গ্রামীণ অর্থনীতি বদলাতে হবে।’ শুনছি আর বিস্মিত হচ্ছি। আমরা কয়েকজন সাংবাদিক সারা বাংলাদেশ ঘুরেছিলাম আওয়ামী লীগ সভানেত্রীর সঙ্গে। বিস্ময় নিয়ে বললাম, আপা আপনি সব কাজ করে রেখেছেন। চিন্তাও করতে পারিনি এভাবে সবকিছু আপনার কাছে গোছানো আছে। তিনি হাসলেন। বললেন, ‘দেশে ফেরার পরই কাজ শুরু করেছি। ’৯১ সালের ভোটের আগের কাজগুলোকে আরও গুছিয়ে নিচ্ছি নতুন করে।’ সেই সাক্ষাৎকার প্রকাশিত হয়েছিল নেশন টুডেতে ‘পি এম ইন ওয়েটিং’ শিরোনামে প্রচ্ছদ প্রতিবেদন হিসেবে। প্রচ্ছদের ছবি তুলেছিলেন পাভেল রহমান।

১৯৯৬ সালে ক্ষমতায় এলে কী করবেন শেখ হাসিনা সে পরিকল্পনা আগেই করে রেখেছিলেন। সেই দূরদর্শিতা এখনো ধরে রেখেছেন। তাঁর সঙ্গে সারা দেশ সফরের সময় বুঝেছি তিনি মানুষের মনের ভাষা বোঝেন। সে অনুযায়ী চিন্তা করেন। শেখ হাসিনা এখনো তা-ই আছেন। রাজনীতির জটিল দাবার চালে তিনি নিজেকে টানা ক্ষমতায় রাখছেন। সময়ের হিসাব-নিকাশে শেখ হাসিনা জাতীয় ও আন্তর্জাতিকভাবে নিজের শক্ত অবস্থান তৈরি করে রেখেছেন। সবাই এভাবে পারে না। দেশ-বিদেশের নানামুখী ষড়যন্ত্রের কাছে হার মেনে যেতে হয় অনেককে। শেখ হাসিনা সবকিছু মোকাবিলা করেই এগিয়ে চলেছেন সামনের দিকে। কঠিন বাস্তবতা মোকাবিলা করে বাংলাদেশকে নতুন পথ দেখিয়েছেন। সমৃদ্ধ ও শক্তিশালী করেছেন দেশের অর্থনীতি। কী করে সব সম্ভব হচ্ছে এ প্রশ্নও আসছে। কারণ দুর্বল মন্ত্রিসভা। ভোট ছাড়া জিতে অনেক এমপি কর্মী ও দল বিচ্ছিন্ন। তারা মনে করছেন মানুষকে দরকার নেই। কর্মীদেরও প্রয়োজন নেই। হয়তো এ চিন্তা থেকে মন্ত্রী সাহেবদের অনেকে এলাকায় যান না। অনেক এমপিও এলাকার সঙ্গে সম্পৃক্ত নন। কেউ কেউ দলবিচ্ছিন্ন। অনেকের বিরুদ্ধে রয়েছে দুর্নীতি-অনিয়মের অভিযোগ। আবার কেউ কেউ নিজেকে টিকিয়ে রাখতে জামায়াত-বিএনপিকে ঠাঁই দিচ্ছেন। পদ-পদবি দিচ্ছেন। উপেক্ষা করছেন কর্মীদের। দুঃসময়ের নেতা-কর্মীরা হতাশ। তবে বঞ্চনার কথাও এখন আর কেউ বলেন না। আস্থা ও ভরসার একমাত্র ঠিকানাকে ঘিরেই এত সংকটের পরও আওয়ামী লীগ টিকে যায়।  কঠিন সময় সামাল দেয়। আমার চোখেও শেখ হাসিনার বিকল্প তিনি নিজে, অন্য কেউ নন। তার পরও নজরুলের  সেই কথা মনে রেখে চলতে হবে, ‘চিরদিন কাহারও সমান নাহি যায়’।

লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
আড়ি পাতা
আড়ি পাতা
দারিদ্র্য বাড়ছেই
দারিদ্র্য বাড়ছেই
মাদকে বিপথগামী লাখো মানুষ
মাদকে বিপথগামী লাখো মানুষ
গিবত হয় ভার্চুয়াল প্ল্যাটফর্মেও
গিবত হয় ভার্চুয়াল প্ল্যাটফর্মেও
অপশক্তি রুখতে হবে যে কোনো মূল্যে
অপশক্তি রুখতে হবে যে কোনো মূল্যে
বাংলাদেশ নিয়ে পাকিস্তানের দিবাস্বপ্ন
বাংলাদেশ নিয়ে পাকিস্তানের দিবাস্বপ্ন
কাঁচা মরিচ
কাঁচা মরিচ
আট বছরের বোঝা
আট বছরের বোঝা
বাবা-মায়ের চেয়ে আপন কেউ নেই
বাবা-মায়ের চেয়ে আপন কেউ নেই
ঢাকা-ইসলামাবাদ সম্পর্ক
ঢাকা-ইসলামাবাদ সম্পর্ক
ফ্যাসিস্ট আমলে গণমাধ্যম, বর্তমান অবস্থা : জনগণের প্রত্যাশা
ফ্যাসিস্ট আমলে গণমাধ্যম, বর্তমান অবস্থা : জনগণের প্রত্যাশা
কেন এমন ঘটে, কে ঘটায়
কেন এমন ঘটে, কে ঘটায়
সর্বশেষ খবর
এসএ টোয়েন্টির নিলামে একঝাঁক বাংলাদেশি
এসএ টোয়েন্টির নিলামে একঝাঁক বাংলাদেশি

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

স্যার ডন ব্র্যাডম্যানের ১১৭তম জন্মদিন আজ
স্যার ডন ব্র্যাডম্যানের ১১৭তম জন্মদিন আজ

১১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন মামলায় আনিসুল-সালমানসহ ছয় জন গ্রেফতার
নতুন মামলায় আনিসুল-সালমানসহ ছয় জন গ্রেফতার

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

নওগাঁয় অটোরিকশা চালক হত্যায় পাঁচজনের যাবজ্জীবন
নওগাঁয় অটোরিকশা চালক হত্যায় পাঁচজনের যাবজ্জীবন

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নাটোরে ক্রেতা-বিক্রেতাদের মাঝে পরিবেশবান্ধব পাটের ব্যাগ বিতরণ
নাটোরে ক্রেতা-বিক্রেতাদের মাঝে পরিবেশবান্ধব পাটের ব্যাগ বিতরণ

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফটিকছড়িতে বৃদ্ধের রহস্যজনক মৃত্যু
ফটিকছড়িতে বৃদ্ধের রহস্যজনক মৃত্যু

২৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যমুনা অভিমুখে প্রকৌশল শিক্ষার্থীরা: টিয়ারশেল নিক্ষেপ করে ছত্রভঙ্গ
যমুনা অভিমুখে প্রকৌশল শিক্ষার্থীরা: টিয়ারশেল নিক্ষেপ করে ছত্রভঙ্গ

২৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

‘মান্নাত’কে টপকে যাবে রণবীর-আলিয়ার নতুন বাড়ি!
‘মান্নাত’কে টপকে যাবে রণবীর-আলিয়ার নতুন বাড়ি!

২৮ মিনিট আগে | শোবিজ

মেসির ফেরার অপেক্ষায় মায়ামি
মেসির ফেরার অপেক্ষায় মায়ামি

৩৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সেতুর অভাবে দুর্ভোগে ২ উপজেলার হাজারো মানুষ
সেতুর অভাবে দুর্ভোগে ২ উপজেলার হাজারো মানুষ

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ওপেনএআইয়ের বিরুদ্ধে মামলা
ওপেনএআইয়ের বিরুদ্ধে মামলা

৩৭ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

৬৮তম স্বাধীনতা দিবস উদযাপনে প্রস্তুত মালয়েশিয়া
৬৮তম স্বাধীনতা দিবস উদযাপনে প্রস্তুত মালয়েশিয়া

৩৯ মিনিট আগে | পরবাস

খাগড়াছড়িতে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরে দুদকের অভিযান
খাগড়াছড়িতে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরে দুদকের অভিযান

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডাকসু নির্বাচনের প্রচারণা নিয়ে জরুরি নির্দেশনা
ডাকসু নির্বাচনের প্রচারণা নিয়ে জরুরি নির্দেশনা

৫৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে আন্তঃজেলা ডাকাত দলের ৭ সদস্য গ্রেপ্তার, লুটের মালামাল উদ্ধার
টাঙ্গাইলে আন্তঃজেলা ডাকাত দলের ৭ সদস্য গ্রেপ্তার, লুটের মালামাল উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এশিয়া কাপে নজর কাড়তে প্রস্তুত ওমানের ‘শোয়েব আখতার’
এশিয়া কাপে নজর কাড়তে প্রস্তুত ওমানের ‘শোয়েব আখতার’

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ভিসা-গ্রিনকার্ড নীতিতে বড় যে পরিবর্তন আসছে
যুক্তরাষ্ট্রে ভিসা-গ্রিনকার্ড নীতিতে বড় যে পরিবর্তন আসছে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হত্যাচেষ্টা মামলায় ডাকসু ভিপি প্রার্থী জালাল গ্রেফতার
হত্যাচেষ্টা মামলায় ডাকসু ভিপি প্রার্থী জালাল গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আইপিএল থেকে অবসর নিলেন রবিচন্দ্রন অশ্বিন
আইপিএল থেকে অবসর নিলেন রবিচন্দ্রন অশ্বিন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তত্ত্বাবধায়ক বাতিলের রায়ের বিরুদ্ধে আপিলের অনুমতি
তত্ত্বাবধায়ক বাতিলের রায়ের বিরুদ্ধে আপিলের অনুমতি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কানাডার মন্ট্রিয়লে দু’দিনব্যাপী ৩৯তম ফোবানা, প্রবাসীদের মিলনমেলা
কানাডার মন্ট্রিয়লে দু’দিনব্যাপী ৩৯তম ফোবানা, প্রবাসীদের মিলনমেলা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শাহবাগ অবরোধ প্রকৌশল শিক্ষার্থীদের, যান চলাচল বন্ধ
শাহবাগ অবরোধ প্রকৌশল শিক্ষার্থীদের, যান চলাচল বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাশিয়ায় ইউক্রেনের ড্রোন হামলায় সাতটি ভবন আগুন
রাশিয়ায় ইউক্রেনের ড্রোন হামলায় সাতটি ভবন আগুন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ত্বকের ক্যান্সারে আক্রান্ত মাইকেল ক্লার্ক
ত্বকের ক্যান্সারে আক্রান্ত মাইকেল ক্লার্ক

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আর্জেন্টিনায় মিলল নাৎসিদের লুট করা শিল্পকর্ম
আর্জেন্টিনায় মিলল নাৎসিদের লুট করা শিল্পকর্ম

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৩৪৪ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৩৪৪ মামলা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় পৌঁছেছে নেদারল্যান্ডস ক্রিকেট দল
ঢাকায় পৌঁছেছে নেদারল্যান্ডস ক্রিকেট দল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আবারও ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে হুথি
আবারও ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে হুথি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দামেস্কে ইসরায়েলি ড্রোন হামলায় ৬ সিরীয় সেনা নিহত
দামেস্কে ইসরায়েলি ড্রোন হামলায় ৬ সিরীয় সেনা নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ওপর মার্কিন শুল্ক কার্যকর, কী করবেন মোদি?
ভারতের ওপর মার্কিন শুল্ক কার্যকর, কী করবেন মোদি?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ট্রাম্পের ফোন ধরছেন না মোদি, দাবি রিপোর্টে
ট্রাম্পের ফোন ধরছেন না মোদি, দাবি রিপোর্টে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩ মাসের জন্য স্থগিত ফজলুর রহমানের দলীয় সব পদ
৩ মাসের জন্য স্থগিত ফজলুর রহমানের দলীয় সব পদ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রথম আলোর ফ্যাসিস্ট ভূমিকা জাগ্রত হচ্ছে
প্রথম আলোর ফ্যাসিস্ট ভূমিকা জাগ্রত হচ্ছে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাসির উদ্দিন সাথীর বিরুদ্ধে জোর করে মাই টিভি-জমি-বাড়ি দখলের অভিযোগ
নাসির উদ্দিন সাথীর বিরুদ্ধে জোর করে মাই টিভি-জমি-বাড়ি দখলের অভিযোগ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এশিয়া কাপ ২০২৫: এক নজরে অংশগ্রহণকারী দলগুলোর স্কোয়াড
এশিয়া কাপ ২০২৫: এক নজরে অংশগ্রহণকারী দলগুলোর স্কোয়াড

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রুমমেটকে ছুরিকাঘাত, ভিপি প্রার্থী জালাল হল থেকে বহিষ্কার
রুমমেটকে ছুরিকাঘাত, ভিপি প্রার্থী জালাল হল থেকে বহিষ্কার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াতের সঙ্গে বিএনপির জোট হওয়ার সম্ভাবনা নেই: সালাহউদ্দিন আহমদ
জামায়াতের সঙ্গে বিএনপির জোট হওয়ার সম্ভাবনা নেই: সালাহউদ্দিন আহমদ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীর সব বাস চলবে একক ব্যবস্থায়: প্রেস উইং
রাজধানীর সব বাস চলবে একক ব্যবস্থায়: প্রেস উইং

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১২০ টাকায় গরুর মাংস আমদানির কথা ভিত্তিহীন : প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়
১২০ টাকায় গরুর মাংস আমদানির কথা ভিত্তিহীন : প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্ব বাজারে স্বর্ণের দাম দুই সপ্তাহের মধ্যে সর্বোচ্চ
বিশ্ব বাজারে স্বর্ণের দাম দুই সপ্তাহের মধ্যে সর্বোচ্চ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রয়োজনে কেয়ামত পর্যন্ত ভ্যাট নিরীক্ষা বন্ধ থাকবে: এনবিআর চেয়ারম্যান
প্রয়োজনে কেয়ামত পর্যন্ত ভ্যাট নিরীক্ষা বন্ধ থাকবে: এনবিআর চেয়ারম্যান

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ধার পরিশোধ না করায় পুলিশ কর্মকর্তা নিহার রঞ্জনের পদাবনতি
ধার পরিশোধ না করায় পুলিশ কর্মকর্তা নিহার রঞ্জনের পদাবনতি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে পাল্টা পদক্ষেপের হুঁশিয়ারি ইরানের
অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে পাল্টা পদক্ষেপের হুঁশিয়ারি ইরানের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানের নতুন চেয়ারম্যান উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন
বিমানের নতুন চেয়ারম্যান উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনের স্বার্থে সর্বোচ্চ ছাড় দেবে বিএনপি
নির্বাচনের স্বার্থে সর্বোচ্চ ছাড় দেবে বিএনপি

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তিন দফা দাবির সমাধান না হলে কঠোর কর্মসূচির হুমকি প্রকৌশল শিক্ষার্থীদের
তিন দফা দাবির সমাধান না হলে কঠোর কর্মসূচির হুমকি প্রকৌশল শিক্ষার্থীদের

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় জাপানি ভাষা শিক্ষার স্কুল চালু
ঢাকায় জাপানি ভাষা শিক্ষার স্কুল চালু

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্রে ডাকযোগে পণ্য পাঠানো স্থগিত করল ২৫ দেশ
যুক্তরাষ্ট্রে ডাকযোগে পণ্য পাঠানো স্থগিত করল ২৫ দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথ নিলেন হাইকোর্টের নবনিযুক্ত ২৫ বিচারপতি
শপথ নিলেন হাইকোর্টের নবনিযুক্ত ২৫ বিচারপতি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বুধবার থেকে ভারতীয় পণ্যে ৫০ শতাংশ শুল্ক, নোটিশ জারি যুক্তরাষ্ট্রের
বুধবার থেকে ভারতীয় পণ্যে ৫০ শতাংশ শুল্ক, নোটিশ জারি যুক্তরাষ্ট্রের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের নতুন ট্যাঙ্ক ঘিরে জল্পনা-কল্পনা
চীনের নতুন ট্যাঙ্ক ঘিরে জল্পনা-কল্পনা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় শান্তি চুক্তি বিলম্বের চেষ্টা করছে ইসরায়েল: কাতার
গাজায় শান্তি চুক্তি বিলম্বের চেষ্টা করছে ইসরায়েল: কাতার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লা কারাগারে হত্যা মামলার আসামির সন্তান প্রসব
কুমিল্লা কারাগারে হত্যা মামলার আসামির সন্তান প্রসব

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রাথমিকের সহকারী শিক্ষকদের মহাসমাবেশ ৩০ আগস্ট
প্রাথমিকের সহকারী শিক্ষকদের মহাসমাবেশ ৩০ আগস্ট

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের ওপর মার্কিন শুল্ক কার্যকর, কী করবেন মোদি?
ভারতের ওপর মার্কিন শুল্ক কার্যকর, কী করবেন মোদি?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীদেবীর সম্পত্তির ভাগ চেয়ে চাপ প্রয়োগ, আদালতের দ্বারস্থ বনি কাপুর
শ্রীদেবীর সম্পত্তির ভাগ চেয়ে চাপ প্রয়োগ, আদালতের দ্বারস্থ বনি কাপুর

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশ ব্যাংকের নিট মুনাফা সাড়ে ২২ হাজার কোটি টাকা
বাংলাদেশ ব্যাংকের নিট মুনাফা সাড়ে ২২ হাজার কোটি টাকা

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সিনিয়র জজ আবদুর রহমান সরদার বিটিআরসির নতুন কমিশনার
সিনিয়র জজ আবদুর রহমান সরদার বিটিআরসির নতুন কমিশনার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫৯ শতাংশ আমেরিকানই সন্তান লালন-পালনের ব্যয় নির্বাহে ঋণগ্রস্ত
৫৯ শতাংশ আমেরিকানই সন্তান লালন-পালনের ব্যয় নির্বাহে ঋণগ্রস্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | পরবাস

দক্ষিণ কোরিয়ায় মার্কিন সামরিক ঘাঁটির জমির মালিকানা চায় যুক্তরাষ্ট্র
দক্ষিণ কোরিয়ায় মার্কিন সামরিক ঘাঁটির জমির মালিকানা চায় যুক্তরাষ্ট্র

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
মুনিয়া হত্যারহস্য ফাঁস
মুনিয়া হত্যারহস্য ফাঁস

প্রথম পৃষ্ঠা

মুখ থুবড়ে পড়ছে প্রাথমিক শিক্ষা
মুখ থুবড়ে পড়ছে প্রাথমিক শিক্ষা

পেছনের পৃষ্ঠা

তদন্তের আওতায় ব্যাংক খাত
তদন্তের আওতায় ব্যাংক খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রচার শুরু, হাড্ডাহাড্ডির আভাস
প্রচার শুরু, হাড্ডাহাড্ডির আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী শামা, গণসংযোগে বুলু
বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী শামা, গণসংযোগে বুলু

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তানজিদ-পারভেজ জুটিই ভরসা
তানজিদ-পারভেজ জুটিই ভরসা

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশি তকমা দিয়ে পুশব্যাক করা হচ্ছে
বাংলাদেশি তকমা দিয়ে পুশব্যাক করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ নিয়ে পাকিস্তানের দিবাস্বপ্ন
বাংলাদেশ নিয়ে পাকিস্তানের দিবাস্বপ্ন

সম্পাদকীয়

প্রথম আলোর ফ্যাসিস্ট ভূমিকা জাগ্রত হচ্ছে
প্রথম আলোর ফ্যাসিস্ট ভূমিকা জাগ্রত হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপিতে মনোনয়নযুদ্ধ মাঠে আছেন অন্য প্রার্থীরাও
বিএনপিতে মনোনয়নযুদ্ধ মাঠে আছেন অন্য প্রার্থীরাও

নগর জীবন

থামছেই না স্বজনদের কান্না, চাইলেন বিচার
থামছেই না স্বজনদের কান্না, চাইলেন বিচার

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতিহাসের সাক্ষী পোদ্দারবাড়ি
ইতিহাসের সাক্ষী পোদ্দারবাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের সামনে আবারও নেপাল
বাংলাদেশের সামনে আবারও নেপাল

মাঠে ময়দানে

ড. ইউনূসের ওপর আস্থা রাখুন
ড. ইউনূসের ওপর আস্থা রাখুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সত্য নাকি স্টান্টবাজি...
সত্য নাকি স্টান্টবাজি...

শোবিজ

শুল্কসুবিধার পোশাক অর্ডারে তিন চ্যালেঞ্জ
শুল্কসুবিধার পোশাক অর্ডারে তিন চ্যালেঞ্জ

পেছনের পৃষ্ঠা

চূড়ান্ত পর্বের অপেক্ষায় নেইমার!
চূড়ান্ত পর্বের অপেক্ষায় নেইমার!

মাঠে ময়দানে

ঢাকায় নজরুল সাহিত্যের যত চলচ্চিত্র
ঢাকায় নজরুল সাহিত্যের যত চলচ্চিত্র

শোবিজ

মাইনাস হয়ে যাবে নির্বাচন বয়কটকারীরা
মাইনাস হয়ে যাবে নির্বাচন বয়কটকারীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

হকি দল ভারতে
হকি দল ভারতে

মাঠে ময়দানে

ঢেলে সাজানো হচ্ছে শুভাঢ্যা খাল
ঢেলে সাজানো হচ্ছে শুভাঢ্যা খাল

নগর জীবন

পড়ে আছে ১২ কোটি টাকার চারটি ‘রোড মেইনটেন্যান্স ট্রাক’
পড়ে আছে ১২ কোটি টাকার চারটি ‘রোড মেইনটেন্যান্স ট্রাক’

নগর জীবন

অনেক সংস্কৃতিকর্মীর স্বৈরাচারের জন্য মায়াকান্না
অনেক সংস্কৃতিকর্মীর স্বৈরাচারের জন্য মায়াকান্না

নগর জীবন

ভারতের নৌবাহিনীতে নতুন দুই রণতরি
ভারতের নৌবাহিনীতে নতুন দুই রণতরি

পূর্ব-পশ্চিম

রাজশাহীতে হেযবুত তওহীদের সভা পণ্ড
রাজশাহীতে হেযবুত তওহীদের সভা পণ্ড

নগর জীবন

বাদল রায়ের নেতৃত্বে মোহামেডান লিগ চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল একবার
বাদল রায়ের নেতৃত্বে মোহামেডান লিগ চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল একবার

মাঠে ময়দানে

সেনাবাহিনীর পিকআপে ট্রাকের ধাক্কা, আহত ৯
সেনাবাহিনীর পিকআপে ট্রাকের ধাক্কা, আহত ৯

দেশগ্রাম

কী শিখল বাংলাদেশ
কী শিখল বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

ফলাফল
ফলাফল

মাঠে ময়দানে