শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৩ জুন, ২০২১ আপডেট:

শেখ হাসিনার বিকল্প কে?

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
শেখ হাসিনার বিকল্প কে?

অনেক দিন আগে উত্তম কুমার অভিনীত একটি ছবি দেখেছিলাম। নাম ‘দেয়া নেয়া’। উত্তম কুমারের বিপরীতে অভিনয় করেছেন তনুজা। এ তনুজাই বলিউডের বিখ্যাত অভিনেত্রী কাজলের মা। নায়ক বিত্তবান বাবার ছেলে গানের নেশায় বাবার সবকিছু ছেড়ে লখনৌ শহর ত্যাগ করেন। স্বপ্ন ছিল গায়ক হবেন। ঘটনাচক্রে নায়িকার বাড়িতে চাকরি নেন। কাহিনি সেভাবে এগিয়ে যেতে থাকে।  এ লেখা সে ছবি নিয়ে নয়। এ ছবির একটি গান আছে, ‘জীবনখাতার প্রতি পাতায় যতই লেখ হিসাব-নিকাশ কিছুই রবে না...’। গৌরীপ্রসন্ন মজুমদারের লেখা গানটি গেয়েছিলেন শ্যামল মিত্র। এখনো মনে দাগ কেটে আছে সেই সুর। শ্যামল মিত্রের অনেক গানেরই কোনো তুলনা চলে না। আর মানুষের জীবনখাতার হিসাব-নিকাশও কখনই মেলে না। শ্যামল মিত্রের দরাজ কণ্ঠের অনেক গান শুনেছি। ‘আমি চেয়ে চেয়ে দেখি সারা দিন...’, ‘আহা মরি মরি চলিতে চলিতে বাজায় কাঁকন পরনে নীলাম্বরি...’, ‘আমার স্বপ্নে দেখা রাজকন্যা থাকে সাত সাগর  আর তের নদীর পারে...’ এখনো শুনলে মন ভরে যায়। শ্যামল মিত্রের ছেলে সৈকত মিত্র বাবার গানগুলো পরিবেশন করেন এখন। তাঁর সঙ্গে দেখা হয়েছিল। ঢাকায় এসেছেন অনেকবার। বিভিন্ন সামাজিক অনুষ্ঠানে গান গেয়েছেন। সৈকতের কণ্ঠে শ্যামলকেই খুঁজে পাই। এভাবে সবাই পারেন না বাবার উত্তরাধিকার ধরে রাখতে। জীবন চলার পথে উত্তরাধিকার হওয়া সহজও নয়। এক জীবনে কেউ পারেন, কেউ পারেন না। আমাদের দেশেও অনেক জনপ্রিয় শিল্পীর সন্তানরা সংগীতে এসেছেন। মাহমুদুন্নবী, খান আতা, বশির আহমেদসহ অনেকের সন্তানদের কণ্ঠে গান শুনে ভালো লাগে। আবদুল আলীমের সন্তানরা আসেন আমার কাছে। বাবাকে ধরে রাখার চেষ্টা করছেন তাঁরা। উত্তরাধিকার হলেই ধারাবাহিকতা থাকবে এমন নয়। কি গান, কি রাজনীতি। সৃষ্টিশীলতা আলাদা বিষয়। নেতৃত্বের যোগ্যতা, নিজস্ব ক্যারিশমা সবার থাকে না। আল্লাহ সবাইকে সব গুণ দিয়ে সৃষ্টিও করেন না।

মওলানা ভাসানী অনেক বড় রাজনীতিবিদ ছিলেন। তাঁর অনুসারীরা এখনো রয়েছেন। কিন্তু তিনি কোনো রাজনৈতিক উত্তরাধিকার রেখে যেতে পারেননি। আর পারেননি বলেই মওলানা ভাসানীর আদর্শ ঘিরে কোনো দল বিকশিত হয়নি। মওলানা ভাসানীর মৃত্যুর পর অনেক কিছু থেমে গেছে। তাঁর ছেলে আবু নাসের খান ভাসানীকে রাজনীতিতে টানতে চেষ্টা করেছিলেন হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ। ক্ষমতায় থাকার সময় কাছেও টেনেছিলেন। জোর করে রাজনৈতিক নেতা বানানো যায় না। আলেমা ভাসানীকে রাজনীতিতে আনতে চেয়েছিলেন গোলাম কবীর নামে ন্যাপ ভাসানীর একজন নেতা। এরশাদ জমানার শেষ সময় তিনি এ উদ্যোগ নেন। চট্টগ্রামের বনানী কমপ্লেক্সের মালিক এই গোলাম কবীর ভাসানী ন্যাপ করতেন। আশির দশকের শেষভাগে গোলাম কবীর ন্যাপ ভাসানীকে আবার এক করার চেষ্টা চালান। তিনি ভেবেছিলেন আলেমা ভাসানীকে লাইমলাইটে আনলে হয়তো ঐক্যপ্রক্রিয়া তৈরি হতে পারে। আলেমা ভাসানী থাকতেন টাঙ্গাইলে। সাদামাটা নারী। রাজনীতি সেভাবে বুঝতেন না। গোলাম কবীর ভাসানীর আবেগ কাজে লাগাতে চেষ্টা করেন। তাঁর ব্যবসা-বাণিজ্য ভালোই চলছিল। চলচ্চিত্র ব্যবসার সঙ্গে থাকার কারণে দ্বিতীয় বিয়ে করেন নায়িকা কবিতাকে। আলাদা জগৎ-সংসার তৈরি হলেও রাজনীতির নেশাটা ছাড়তে পারলেন না। তাই দল সংগঠিত করতে টাঙ্গাইল গেলেন। লক্ষ্য ছিল হুজুরের মাজার জিয়ারত ও আলেমা ভাসানীর দোয়া নিয়ে কাজ শুরু। পত্রপত্রিকার সংখ্যা তখন এত বেশি ছিল না। দৈনিক ইত্তেফাক থেকে নাজিমউদ্দিন মোস্তান ভাই, দৈনিক খবরের তারিকুল ইসলামসহ কয়েকজন সাংবাদিক টাঙ্গাইল যান। সেই টিমে আমিও ছিলাম। কাজ করি সাপ্তাহিক সন্দ্বীপ, স্বদেশ খবরে। মালিক ছিলেন মোস্তাফিজুর রহমান। তিনিই আমাকে পাঠালেন। বললেন একটা নিউজ করে দেবেন। সাপ্তাহিক পত্রিকাগুলো তখন ভালোই চলত। টাঙ্গাইল গিয়ে ভালোই লাগল। মওলানা ভাসানীর মাজার জিয়ারত করলাম। আলেমা ভাসানীকে কাছ থেকে দেখলাম। কথা বললাম তাঁর সঙ্গে। রাজনৈতিক প্রশ্ন করে বুঝলাম তিনি কোনো প্যাঁচের মানুষ নন। সাদামাটা মানুষ। জীবনের শেষ প্রান্তে ঝুটঝামেলায় জড়ানোর শক্তি ছিল না। কিছুক্ষণ কথা বলার পরই বুঝে গেলাম অকারণে তাঁকে টানাটানির চেষ্টা চলছে। ভাসানী ন্যাপের ঐক্যপ্র্রক্রিয়া আলেমা ভাসানীকে দিয়ে হবে না। রাজনীতির সহজ হিসাব বুঝতে বেশি কিছু লাগে না। অল্প কিছু বিষয় পর্যবেক্ষণ করলেই হয়। রাজনীতি সবাইকে দিয়ে হয় না। আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা, বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া রাজনীতিতে আসতে চাননি। সময় ও পরিস্থিতি তাঁদের রাজনীতিতে এনেছে। জীবন এক বহতা নদী। সময় বয়ে যায় দ্রুত। জীবনযুদ্ধ মানুষকে টেনে নিয়ে যায় অনেক দূর। ৪০ বছর আগের বাস্তবতা আর এখনকার চিত্র সম্পূর্ণ আলাদা। উন্নতি, সমৃদ্ধি, প্রযুক্তি, শিক্ষা, চিকিৎসা সবকিছু বদলে গেছে। ডিজিটাল দুনিয়ায় ইতিবাচক অধ্যায় তৈরি হয়েছে। আবার পাশাপাশি এর নেতিবাচক কাণ্ডকীর্তি  চারদিকে বিভ্রান্তি তৈরি করছে। কেড়ে নিচ্ছে আমাদের আবেগ -অনুভূতি। স্বার্থপরতা মানুষের মাঝে তৈরি করছে ভয়ংকর নষ্টামি। সুবিধাভোগীরা দেখি সামাজিক মাধ্যম ভাসিয়ে ফেলছে। মুক্তিযুদ্ধ, বঙ্গবন্ধু, বাংলাদেশ, জাতীয় পতাকা, জাতীয় সংগীতের বিরুদ্ধে সাইবারযুদ্ধ চলছে। কেউ দেখার নেই। বলার নেই। দলীয় এবং সরকারে পদ-পদবিধারীর সংখ্যার শেষ নেই। কিন্তু অভাব কর্মদক্ষ মানুষের। সরকারি দল দুর্বল হলে আমলাকুল শক্তিশালী হয়। সবকিছু নিজেদের দখলে নিয়ে যায়। আর তখনই সরকার ক্ষতিগ্রস্ত হয়। খলিফা হারুনুর রশিদের আমলের মতো দক্ষ মন্ত্রী পাওয়া যাবে বলছি না। কিন্তু আমলাদের সামাল দিয়ে মন্ত্রণালয় চালানোর মতো শক্তি রাখেন এমন মন্ত্রী থাকাটা জরুরি। মন্ত্রীদের চরম অদক্ষতা নিয়ে অনেক গল্প শুনি। সে আলোচনায় আজ যাচ্ছি না। প্রধানমন্ত্রীর একক সাফল্যের কারণে অনেক কিছু সাদা চোখে ধরা পড়ছে না। সমস্যাও হচ্ছে না। কিন্তু কোনো কারণে এদিক-সেদিক হলেই সমস্যা তৈরি হবে; যা সামাল দেওয়া কঠিন হয়ে দাঁড়াবে।

সেদিন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন অধ্যাপক বললেন, দল ও সরকারে শেখ হাসিনার বিকল্প কে? এই অধ্যাপক মুক্তিযুদ্ধের চেতনার একজন মানুষ। তবে তিনি দলকানা নন। বঙ্গবন্ধু ও শেখ হাসিনাকে পছন্দ করেন আমাদের মতো। আমি বললাম, আপনি বলুন। জবাবে বললেন, ‘আমার চোখে শেখ হাসিনার বিকল্প তিনি নিজে। অন্য কেউ নন।’ শুধু এই অধ্যাপক নন, দেশ-বিদেশের অনেক বন্ধু, সুহৃদ, প্রিয়জন একই প্রশ্ন করেন। জানতে চান। অনেক কূটনীতিকের কাছে একই প্রশ্ন শুনি। নিজেও অনেকের কাছে জানতে চাই শেখ হাসিনার উত্তরাধিকার কে? সাদামাটা জবাব পাই। হিসাব-নিকাশ মেলে না। কাছ থেকে শেখ হাসিনাকে দেখেছি। তাঁর দক্ষতা, নেতৃত্বের সফলতা, কঠোর পরিশ্রমে তিল তিল করে আজকের বিশালত্ব সৃষ্টি করেছেন। এক দিনে কোনো কিছু হয়নি। বিশ্বের সবচেয়ে প্রবীণ রাজনীতিবিদদের মধ্যে তিনি একজন। টানা ক্ষমতায় থাকার দৃষ্টান্ত তৈরি করেছেন। বিরোধী দলে থাকার সময়ও কঠিন পরিস্থিতি সামাল দিয়েছেন। ষড়যন্ত্র, চক্রান্ত, একুশে আগস্টের মতো ঘটনা বারবার মোকাবিলা করেছেন। কোনো কিছু তাঁকে থামাতে পারেনি। মাঠের রাজনীতিতে কখনো আবেগের উচ্ছলতা, আবার কখনো কঠোরতার মাঝে আওয়ামী লীগকে বারবার ক্ষমতায় এনেছেন। সাংগঠনিক বিশাল ভিত্তি গড়ে তুলেছেন। বাস্তবতার সঙ্গে হিসাব-নিকাশ মেলাতে হবে।

অধ্যাপক সৈয়দ মোদাচ্ছের আলীর সঙ্গে কিছুদিন আগে আমার অফিসে কথা হচ্ছিল। তাঁর কাছে দুটি প্রশ্ন করলাম- এক. ২০২৪ সালের নির্বাচনে কী হবে? দুই. শেখ হাসিনার বিকল্প কে?  তিনি বললেন, ‘এ মুহূর্তে বিকল্প আলোচনার দরকারই নেই। সময়ও আসেনি।’ তিনি পাল্টা প্রশ্ন করে বললেন, ‘আমেরিকার বর্তমান প্রেসিডেন্ট বাইডেনের বয়স কত? শেখ হাসিনার বয়স বাইডেনের সমান হোক। তারপর এ নিয়ে আলোচনা হতে পারে।’ তিনি আরও বললেন, ‘শেখ হাসিনা এমন কোনো বুড়ি হয়ে যাননি যে তাঁর বিকল্প নিয়ে ভাবার সময় এসেছে। ২০২৪ সালের নির্বাচন শেষ হোক। তিনি আবার প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ নেবেন। তারপর দলের ভিতরে কথা হতে পারে। তখন হয়তো তিনি নিজেও ভাববেন বিকল্পের কথা।’

মোদাচ্ছের ভাইয়ের সঙ্গে কথোপকথনের পর একজন কূটনীতিক আমাকে প্রশ্ন করলেন, দল-সরকারে বিকল্প কে হবেন শেখ হাসিনার? জবাবে সৈয়দ মোদাচ্ছের আলীর রেফারেন্স টেনে এ উত্তরটাই দিলাম।

শেখ হাসিনা দূরদর্শিতা নিয়ে রাজনীতি করেন। তিনি জানেন তাঁর গন্তব্য কোথায়। ১৯৯৩ সালের মার্চের কথা মনে পড়ছে। ভোরের কাগজে কাজ করছি। শেখ হাসিনা তখন সংসদে বিরোধীদলীয় নেতা। সংসদ ভবনে তাঁর কক্ষে গেলাম। বললাম একটি সাক্ষাৎকার নিতে চাই। তিনি জানতে চান, ভোরের কাগজের জন্য? জবাবে বললাম, নেশন টুডে নামে একটি ইংরেজি পাক্ষিক ম্যাগাজিনে পুরোটা বের হবে। আপনার ওপর একটা কভার স্টোরি করবে। কিছু অংশ ভোরের কাগজে দেব। তিনি বিষয় জানতে চাইলেন। বললাম, আপনি বিরোধী দলের নেত্রী। ছায়া প্রধানমন্ত্রী। ক্ষমতায় এলে কীভাবে দেশের অর্থনীতিকে ঢেলে সাজাবেন, পররাষ্ট্র, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, স্থানীয় সরকার নীতি কী হবে? পার্বত্য চট্টগ্রাম সংকট, রোহিঙ্গা ইস্যুর সমাধান কীভাবে করবেন, সেনাবাহিনীর বিষয়ে কী নীতিমালা হবে এসব নিয়ে। তিনি মন দিয়ে আমার কথা শুনছেন। আরও বললাম, ক্ষমতায় এলে কীভাবে সরকার সাজাবেন তা দেশ-বিদেশে তুলে ধরতে চাই। আরেকটা বিষয় সেনাবাহিনীর সঙ্গে আওয়ামী লীগের কিছু দূরত্ব আছে বলে অনেকে মনে করেন। আপনি ক্ষমতায় এলে যা করতে চান তা-ও প্রকাশ করতে চাই। একটি অংশ ভোরের কাগজে, সম্পূর্ণটা যাবে ইংরেজি ম্যাগাজিন নেশন টুডেতে। নেশন টুডের সম্পাদক জিল্লুর রহিম দুলাল বাকশালের মহিউদ্দিন আহমদের মেয়েজামাই। আমার পাশে দাঁড়িয়ে ছিলেন জনসংযোগ কর্মকর্তা কাজী আখতার আহমেদ। পরে তিনি সচিব হন। নেত্রী বললেন, ‘বসো। টেপরেকর্ডার চালু কর।’ সাক্ষাৎকার শুরু হলো। এক ঘণ্টা পর নজীব আহমেদ ভাই তাগাদা দিলেন, ইফতারের সময় ঘনিয়ে আসছে। আমাদের সাক্ষাৎকার মাত্র জমে উঠছে। শেখ হাসিনা তুলে ধরছেন বাংলাদেশ ঘিরে তাঁর স্বপ্নগুলোর কথা।

নজীব ভাইয়ের তাগাদার পর বললেন, ‘চল বাসায়’। বিরোধী দলের নেতা হিসেবে তিনি তখন থাকতেন ২৯ মিন্টো রোডে। নেত্রীর সঙ্গে এলাম সে বাসায়। তিনি নামাজ পড়তে চলে গেলেন। একসঙ্গে ইফতার শেষ করলাম। ইফতারের টেবিলে ডিনারের ব্যবস্থাও ছিল। আমার পাতে খাসির মাথা দিয়ে রান্না করা বুটের ডাল তুলে দিলেন। বললেন, ‘এটা আমার রান্না।’ বড় বোনের মতো বিভিন্ন খাবার তুলে দিলেন। ইফতার শেষ করে চা খেতে খেতে সাক্ষাৎকার শুরু হলো আবার। তিনি ভিতরে গেলেন, লিখিত অনেক কাগজ এনে দিলেন। বললেন, ‘এস এ এম এস কিবরিয়া সাহেব আমার সঙ্গে কাজ শুরু করেছেন। আরও কয়েকজন অর্থনীতিবিদ ও কূটনীতিক আছেন। বাংলাদেশকে এগিয়ে নিতে আমার পরিকল্পনা রয়েছে। দারিদ্র্য বিমোচন, সামাজিক সুরক্ষা, পার্বত্য শান্তিচুক্তির পরিকল্পনাসহ সব বিষয়ে চিন্তা করছি। নারী উন্নয়নে ভূমিকা রাখতে হবে। গ্রামীণ অর্থনীতি বদলাতে হবে।’ শুনছি আর বিস্মিত হচ্ছি। আমরা কয়েকজন সাংবাদিক সারা বাংলাদেশ ঘুরেছিলাম আওয়ামী লীগ সভানেত্রীর সঙ্গে। বিস্ময় নিয়ে বললাম, আপা আপনি সব কাজ করে রেখেছেন। চিন্তাও করতে পারিনি এভাবে সবকিছু আপনার কাছে গোছানো আছে। তিনি হাসলেন। বললেন, ‘দেশে ফেরার পরই কাজ শুরু করেছি। ’৯১ সালের ভোটের আগের কাজগুলোকে আরও গুছিয়ে নিচ্ছি নতুন করে।’ সেই সাক্ষাৎকার প্রকাশিত হয়েছিল নেশন টুডেতে ‘পি এম ইন ওয়েটিং’ শিরোনামে প্রচ্ছদ প্রতিবেদন হিসেবে। প্রচ্ছদের ছবি তুলেছিলেন পাভেল রহমান।

১৯৯৬ সালে ক্ষমতায় এলে কী করবেন শেখ হাসিনা সে পরিকল্পনা আগেই করে রেখেছিলেন। সেই দূরদর্শিতা এখনো ধরে রেখেছেন। তাঁর সঙ্গে সারা দেশ সফরের সময় বুঝেছি তিনি মানুষের মনের ভাষা বোঝেন। সে অনুযায়ী চিন্তা করেন। শেখ হাসিনা এখনো তা-ই আছেন। রাজনীতির জটিল দাবার চালে তিনি নিজেকে টানা ক্ষমতায় রাখছেন। সময়ের হিসাব-নিকাশে শেখ হাসিনা জাতীয় ও আন্তর্জাতিকভাবে নিজের শক্ত অবস্থান তৈরি করে রেখেছেন। সবাই এভাবে পারে না। দেশ-বিদেশের নানামুখী ষড়যন্ত্রের কাছে হার মেনে যেতে হয় অনেককে। শেখ হাসিনা সবকিছু মোকাবিলা করেই এগিয়ে চলেছেন সামনের দিকে। কঠিন বাস্তবতা মোকাবিলা করে বাংলাদেশকে নতুন পথ দেখিয়েছেন। সমৃদ্ধ ও শক্তিশালী করেছেন দেশের অর্থনীতি। কী করে সব সম্ভব হচ্ছে এ প্রশ্নও আসছে। কারণ দুর্বল মন্ত্রিসভা। ভোট ছাড়া জিতে অনেক এমপি কর্মী ও দল বিচ্ছিন্ন। তারা মনে করছেন মানুষকে দরকার নেই। কর্মীদেরও প্রয়োজন নেই। হয়তো এ চিন্তা থেকে মন্ত্রী সাহেবদের অনেকে এলাকায় যান না। অনেক এমপিও এলাকার সঙ্গে সম্পৃক্ত নন। কেউ কেউ দলবিচ্ছিন্ন। অনেকের বিরুদ্ধে রয়েছে দুর্নীতি-অনিয়মের অভিযোগ। আবার কেউ কেউ নিজেকে টিকিয়ে রাখতে জামায়াত-বিএনপিকে ঠাঁই দিচ্ছেন। পদ-পদবি দিচ্ছেন। উপেক্ষা করছেন কর্মীদের। দুঃসময়ের নেতা-কর্মীরা হতাশ। তবে বঞ্চনার কথাও এখন আর কেউ বলেন না। আস্থা ও ভরসার একমাত্র ঠিকানাকে ঘিরেই এত সংকটের পরও আওয়ামী লীগ টিকে যায়।  কঠিন সময় সামাল দেয়। আমার চোখেও শেখ হাসিনার বিকল্প তিনি নিজে, অন্য কেউ নন। তার পরও নজরুলের  সেই কথা মনে রেখে চলতে হবে, ‘চিরদিন কাহারও সমান নাহি যায়’।

লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
বাজেটের চ্যালেঞ্জ
বাজেটের চ্যালেঞ্জ
পবিত্র ঈদুল আজহা
পবিত্র ঈদুল আজহা
হজ ও ঈদুল আজহা
হজ ও ঈদুল আজহা
পরিবেশ ও কোরবানি
পরিবেশ ও কোরবানি
নির্বাচন দিতে টালবাহানা কেন?
নির্বাচন দিতে টালবাহানা কেন?
বানরের পিঠা ভাগের পর নির্বাচন
বানরের পিঠা ভাগের পর নির্বাচন
রাজস্ব বাড়ান
রাজস্ব বাড়ান
প্রাথমিকে স্কুল ফিডিং
প্রাথমিকে স্কুল ফিডিং
জিয়া : অনন্য রাষ্ট্রনায়ক
জিয়া : অনন্য রাষ্ট্রনায়ক
জলবায়ু পরিবর্তনজনিত বিপর্যয় মানুষের কামাই
জলবায়ু পরিবর্তনজনিত বিপর্যয় মানুষের কামাই
৪০০ হাজিকে পুড়িয়ে হত্যার সেই বর্বরতা
৪০০ হাজিকে পুড়িয়ে হত্যার সেই বর্বরতা
গণহত্যার বিচার
গণহত্যার বিচার
সর্বশেষ খবর
প্রতারক চক্র থেকে দর্শকদের সতর্ক করল স্টার সিনেপ্লেক্স
প্রতারক চক্র থেকে দর্শকদের সতর্ক করল স্টার সিনেপ্লেক্স

১ মিনিট আগে | শোবিজ

চামড়ায় কাঙ্ক্ষিত দাম না পাওয়ার কারণ জানালেন শিল্প উপদেষ্টা
চামড়ায় কাঙ্ক্ষিত দাম না পাওয়ার কারণ জানালেন শিল্প উপদেষ্টা

৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিএনপির প্রত্যাশা, নির্বাচন যেন ডিসেম্বরের মধ্যেই হয় : শামসুজ্জামান দুদু
বিএনপির প্রত্যাশা, নির্বাচন যেন ডিসেম্বরের মধ্যেই হয় : শামসুজ্জামান দুদু

১১ মিনিট আগে | রাজনীতি

ড. ইউনূস এবং তার কিছু পোষা স্টুডেন্ট ছাড়া সবাই নির্বাচন চায়: রুমিন ফারহানা
ড. ইউনূস এবং তার কিছু পোষা স্টুডেন্ট ছাড়া সবাই নির্বাচন চায়: রুমিন ফারহানা

২০ মিনিট আগে | রাজনীতি

আটক ‘ম্যাডলিন’ থেকে যে বার্তা দিলেন গ্রেটা থুনবার্গ
আটক ‘ম্যাডলিন’ থেকে যে বার্তা দিলেন গ্রেটা থুনবার্গ

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীকে হত্যার অভিযোগে স্বামী আটক
স্ত্রীকে হত্যার অভিযোগে স্বামী আটক

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঈদের ছুটিতে সোনারগাঁয়ের বিনোদন কেন্দ্রগুলোতে উপচে পড়া ভিড়
ঈদের ছুটিতে সোনারগাঁয়ের বিনোদন কেন্দ্রগুলোতে উপচে পড়া ভিড়

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হত্যা মামলার আসামির জামিন বাতিলের দাবিতে মানিকগঞ্জে মানববন্ধন
হত্যা মামলার আসামির জামিন বাতিলের দাবিতে মানিকগঞ্জে মানববন্ধন

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রীতির প্রশ্নে ‘অন্যরকম’ উত্তর দিলেন পন্টিং
প্রীতির প্রশ্নে ‘অন্যরকম’ উত্তর দিলেন পন্টিং

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দফায় দফায় সংঘর্ষে উত্তাল ভারতের মণিপুর
দফায় দফায় সংঘর্ষে উত্তাল ভারতের মণিপুর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নওগাঁয় গরুর চামড়ার দাম মিললেও ছাগলের চামড়ায় আগ্রহ নেই
নওগাঁয় গরুর চামড়ার দাম মিললেও ছাগলের চামড়ায় আগ্রহ নেই

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁপাইনবাবগঞ্জে দু’দলের সংঘর্ষে বৃদ্ধ নিহত, নারীসহ আহত ৫
চাঁপাইনবাবগঞ্জে দু’দলের সংঘর্ষে বৃদ্ধ নিহত, নারীসহ আহত ৫

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পরিচালক পার্থ ঘোষের মৃত্যু
পরিচালক পার্থ ঘোষের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আব্দুল হামিদ প্রসঙ্গে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আব্দুল হামিদ প্রসঙ্গে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুড়িগ্রামে তাপপ্রবাহে অতিষ্ঠ জনজীবন
কুড়িগ্রামে তাপপ্রবাহে অতিষ্ঠ জনজীবন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজার সৈকতে নিখোঁজ বৃদ্ধের লাশ উদ্ধার
কক্সবাজার সৈকতে নিখোঁজ বৃদ্ধের লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এপ্রিলে নির্বাচন মাথায় রেখে সময়মতো রোডম্যাপ দেবে ইসি: আসিফ মাহমুদ
এপ্রিলে নির্বাচন মাথায় রেখে সময়মতো রোডম্যাপ দেবে ইসি: আসিফ মাহমুদ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কানাডায় দুর্ঘটনায় ক্যাপ্টেন সাইফুজ্জামানের মৃত্যুতে ‘বাংলাদেশ বিমান’-এর শোক
কানাডায় দুর্ঘটনায় ক্যাপ্টেন সাইফুজ্জামানের মৃত্যুতে ‘বাংলাদেশ বিমান’-এর শোক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রিসোর্টের পাশে মিলল যুবকের রক্তাক্ত লাশ
রিসোর্টের পাশে মিলল যুবকের রক্তাক্ত লাশ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কোচ না বদলালে জাতীয় দলের হয়ে খেলবেন না লেভানদোভস্কি!
কোচ না বদলালে জাতীয় দলের হয়ে খেলবেন না লেভানদোভস্কি!

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মার্কিন-চীন বাণিজ্য যুদ্ধ নিরসনে লন্ডনে নতুন আলোচনা শুরু
মার্কিন-চীন বাণিজ্য যুদ্ধ নিরসনে লন্ডনে নতুন আলোচনা শুরু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নওগাঁয় কৃষক লীগ নেতা গ্রেফতার
নওগাঁয় কৃষক লীগ নেতা গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিতাসে সন্তানসহ বাবার বিষপান: দুই মেয়ের মর্মান্তিক মৃত্যু
তিতাসে সন্তানসহ বাবার বিষপান: দুই মেয়ের মর্মান্তিক মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাপানে মার্কিন ঘাঁটিতে বিস্ফোরণ, আহত ৪ সেনা
জাপানে মার্কিন ঘাঁটিতে বিস্ফোরণ, আহত ৪ সেনা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড. ইউনূস ছাগল দিয়ে হালচাষের চেষ্টা করছেন : কনক সরওয়ার
ড. ইউনূস ছাগল দিয়ে হালচাষের চেষ্টা করছেন : কনক সরওয়ার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নীলফামারীতে অভিযানে মাদকসহ প্রাইভেটকার আটক
নীলফামারীতে অভিযানে মাদকসহ প্রাইভেটকার আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে যেভাবে গড়ে উঠেছে ডাবিং শিল্প
বাংলাদেশে যেভাবে গড়ে উঠেছে ডাবিং শিল্প

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নীলফামারীতে মাদকসহ প্রাইভেটকার জব্দ
নীলফামারীতে মাদকসহ প্রাইভেটকার জব্দ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বকাপ বাছাইয়ের প্রথম ম্যাচে হোঁচট, ইতালির কোচ বরখাস্ত
বিশ্বকাপ বাছাইয়ের প্রথম ম্যাচে হোঁচট, ইতালির কোচ বরখাস্ত

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় শিক্ষার্থীবাহী বাস দুর্ঘটনায় নিহত ১৫, আহত ৩৩
মালয়েশিয়ায় শিক্ষার্থীবাহী বাস দুর্ঘটনায় নিহত ১৫, আহত ৩৩

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
দেশে ফিরেছেন আব্দুল হামিদ
দেশে ফিরেছেন আব্দুল হামিদ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তবে কি আর ফিরে আসা হবে না তানিন সুবহার?
তবে কি আর ফিরে আসা হবে না তানিন সুবহার?

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজাগামী ‘ম্যাডলিন’ জাহাজ দখলে নিল ইসরায়েল
গাজাগামী ‘ম্যাডলিন’ জাহাজ দখলে নিল ইসরায়েল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে দেখা করতে চেয়ে টিউলিপের চিঠি
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে দেখা করতে চেয়ে টিউলিপের চিঠি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানাডায় নৌকাডুবিতে প্রাণ গেল বাংলাদেশি পাইলট ও ব্যবসায়ীর
কানাডায় নৌকাডুবিতে প্রাণ গেল বাংলাদেশি পাইলট ও ব্যবসায়ীর

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

৪ নমুনা পরীক্ষায় ৩ জনের দেহেই মিললো করোনা
৪ নমুনা পরীক্ষায় ৩ জনের দেহেই মিললো করোনা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনে ইসরায়েলি আগ্রাসন নিয়ে যা বললেন সৌদি যুবরাজ
ফিলিস্তিনে ইসরায়েলি আগ্রাসন নিয়ে যা বললেন সৌদি যুবরাজ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১ জুন মুক্তি পেতে পারেন ইমরান খান
১১ জুন মুক্তি পেতে পারেন ইমরান খান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাইওয়ানের মহড়ায় নজর কাড়লো নতুন যুদ্ধজাহাজ ও হেলিকপ্টার
তাইওয়ানের মহড়ায় নজর কাড়লো নতুন যুদ্ধজাহাজ ও হেলিকপ্টার

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সংবেদনশীল গোপন নথি প্রকাশ করা হবে: ইরান
ইসরায়েলের সংবেদনশীল গোপন নথি প্রকাশ করা হবে: ইরান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাগামী ত্রাণবাহী জাহাজ ‘ম্যাডলিন’ থামাতে চায় ইসরায়েল
গাজাগামী ত্রাণবাহী জাহাজ ‘ম্যাডলিন’ থামাতে চায় ইসরায়েল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতার জাতীয় ফুটবল দলে বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত নাবিল
কাতার জাতীয় ফুটবল দলে বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত নাবিল

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এপ্রিলে নির্বাচনের যে ব্যাখ্যা দিলেন প্রেস সচিব
এপ্রিলে নির্বাচনের যে ব্যাখ্যা দিলেন প্রেস সচিব

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার ভয়ে বাঙ্কার নির্মাণে জোর দিচ্ছে জার্মানি!
রাশিয়ার ভয়ে বাঙ্কার নির্মাণে জোর দিচ্ছে জার্মানি!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন ডিসেম্বরের মধ্যেই দিতে হবে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন ডিসেম্বরের মধ্যেই দিতে হবে : নবীউল্লাহ নবী

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ সেজে ৫০ জনের অস্ত্রপচার, তারপর....
হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ সেজে ৫০ জনের অস্ত্রপচার, তারপর....

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিবাসনবিরোধী অভিযানে টালমাটাল লস অ্যাঞ্জেলেস
অভিবাসনবিরোধী অভিযানে টালমাটাল লস অ্যাঞ্জেলেস

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানিকগঞ্জে যমুনার গর্ভে বিলীন তিনতলা স্কুলভবন
মানিকগঞ্জে যমুনার গর্ভে বিলীন তিনতলা স্কুলভবন

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রধান উপদেষ্টা যুক্তরাজ্য সফরে যাচ্ছেন আজ
প্রধান উপদেষ্টা যুক্তরাজ্য সফরে যাচ্ছেন আজ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার সড়কে কোরবানির বর্জ্যের স্তূপ, যা বলল ডিএনসিসি
ঢাকার সড়কে কোরবানির বর্জ্যের স্তূপ, যা বলল ডিএনসিসি

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সচিবালয় ও যমুনার আশপাশে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ ঘোষণা
সচিবালয় ও যমুনার আশপাশে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ ঘোষণা

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এপ্রিলে নির্বাচন আয়োজন একেবারেই অযৌক্তিক : আমীর খসরু
এপ্রিলে নির্বাচন আয়োজন একেবারেই অযৌক্তিক : আমীর খসরু

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১২ দেশের নাগরিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা, সোমবার থেকেই কার্যকর
১২ দেশের নাগরিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা, সোমবার থেকেই কার্যকর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে ১৪ দেশের জন্য ব্লক ওয়ার্ক ভিসা সাময়িকভাবে স্থগিত করেছে সৌদি
যে ১৪ দেশের জন্য ব্লক ওয়ার্ক ভিসা সাময়িকভাবে স্থগিত করেছে সৌদি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে নতুন করে ভীতি ছড়াচ্ছে করোনা, একদিনে ৬ জনের মৃত্যু
ভারতে নতুন করে ভীতি ছড়াচ্ছে করোনা, একদিনে ৬ জনের মৃত্যু

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রণক্ষেত্র লস অ্যাঞ্জেলেস, দফায় দফায় সংঘর্ষে বাড়ছে উত্তেজনা
রণক্ষেত্র লস অ্যাঞ্জেলেস, দফায় দফায় সংঘর্ষে বাড়ছে উত্তেজনা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড. ইউনূস-নরেন্দ্র মোদির ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময়
ড. ইউনূস-নরেন্দ্র মোদির ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময়

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্দুল হামিদ প্রসঙ্গে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আব্দুল হামিদ প্রসঙ্গে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে গণতন্ত্রের দুর্ভাগ্য, অবাধ নির্বাচন নিয়ে গড়িমসি হয় : রিজভী
বাংলাদেশে গণতন্ত্রের দুর্ভাগ্য, অবাধ নির্বাচন নিয়ে গড়িমসি হয় : রিজভী

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডুবে যাচ্ছে চলনবিলের হাজারো একর জমির পাকা ধান
ডুবে যাচ্ছে চলনবিলের হাজারো একর জমির পাকা ধান

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক