শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৩ জুন, ২০২১ আপডেট:

শেখ হাসিনার বিকল্প কে?

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
শেখ হাসিনার বিকল্প কে?

অনেক দিন আগে উত্তম কুমার অভিনীত একটি ছবি দেখেছিলাম। নাম ‘দেয়া নেয়া’। উত্তম কুমারের বিপরীতে অভিনয় করেছেন তনুজা। এ তনুজাই বলিউডের বিখ্যাত অভিনেত্রী কাজলের মা। নায়ক বিত্তবান বাবার ছেলে গানের নেশায় বাবার সবকিছু ছেড়ে লখনৌ শহর ত্যাগ করেন। স্বপ্ন ছিল গায়ক হবেন। ঘটনাচক্রে নায়িকার বাড়িতে চাকরি নেন। কাহিনি সেভাবে এগিয়ে যেতে থাকে।  এ লেখা সে ছবি নিয়ে নয়। এ ছবির একটি গান আছে, ‘জীবনখাতার প্রতি পাতায় যতই লেখ হিসাব-নিকাশ কিছুই রবে না...’। গৌরীপ্রসন্ন মজুমদারের লেখা গানটি গেয়েছিলেন শ্যামল মিত্র। এখনো মনে দাগ কেটে আছে সেই সুর। শ্যামল মিত্রের অনেক গানেরই কোনো তুলনা চলে না। আর মানুষের জীবনখাতার হিসাব-নিকাশও কখনই মেলে না। শ্যামল মিত্রের দরাজ কণ্ঠের অনেক গান শুনেছি। ‘আমি চেয়ে চেয়ে দেখি সারা দিন...’, ‘আহা মরি মরি চলিতে চলিতে বাজায় কাঁকন পরনে নীলাম্বরি...’, ‘আমার স্বপ্নে দেখা রাজকন্যা থাকে সাত সাগর  আর তের নদীর পারে...’ এখনো শুনলে মন ভরে যায়। শ্যামল মিত্রের ছেলে সৈকত মিত্র বাবার গানগুলো পরিবেশন করেন এখন। তাঁর সঙ্গে দেখা হয়েছিল। ঢাকায় এসেছেন অনেকবার। বিভিন্ন সামাজিক অনুষ্ঠানে গান গেয়েছেন। সৈকতের কণ্ঠে শ্যামলকেই খুঁজে পাই। এভাবে সবাই পারেন না বাবার উত্তরাধিকার ধরে রাখতে। জীবন চলার পথে উত্তরাধিকার হওয়া সহজও নয়। এক জীবনে কেউ পারেন, কেউ পারেন না। আমাদের দেশেও অনেক জনপ্রিয় শিল্পীর সন্তানরা সংগীতে এসেছেন। মাহমুদুন্নবী, খান আতা, বশির আহমেদসহ অনেকের সন্তানদের কণ্ঠে গান শুনে ভালো লাগে। আবদুল আলীমের সন্তানরা আসেন আমার কাছে। বাবাকে ধরে রাখার চেষ্টা করছেন তাঁরা। উত্তরাধিকার হলেই ধারাবাহিকতা থাকবে এমন নয়। কি গান, কি রাজনীতি। সৃষ্টিশীলতা আলাদা বিষয়। নেতৃত্বের যোগ্যতা, নিজস্ব ক্যারিশমা সবার থাকে না। আল্লাহ সবাইকে সব গুণ দিয়ে সৃষ্টিও করেন না।

মওলানা ভাসানী অনেক বড় রাজনীতিবিদ ছিলেন। তাঁর অনুসারীরা এখনো রয়েছেন। কিন্তু তিনি কোনো রাজনৈতিক উত্তরাধিকার রেখে যেতে পারেননি। আর পারেননি বলেই মওলানা ভাসানীর আদর্শ ঘিরে কোনো দল বিকশিত হয়নি। মওলানা ভাসানীর মৃত্যুর পর অনেক কিছু থেমে গেছে। তাঁর ছেলে আবু নাসের খান ভাসানীকে রাজনীতিতে টানতে চেষ্টা করেছিলেন হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ। ক্ষমতায় থাকার সময় কাছেও টেনেছিলেন। জোর করে রাজনৈতিক নেতা বানানো যায় না। আলেমা ভাসানীকে রাজনীতিতে আনতে চেয়েছিলেন গোলাম কবীর নামে ন্যাপ ভাসানীর একজন নেতা। এরশাদ জমানার শেষ সময় তিনি এ উদ্যোগ নেন। চট্টগ্রামের বনানী কমপ্লেক্সের মালিক এই গোলাম কবীর ভাসানী ন্যাপ করতেন। আশির দশকের শেষভাগে গোলাম কবীর ন্যাপ ভাসানীকে আবার এক করার চেষ্টা চালান। তিনি ভেবেছিলেন আলেমা ভাসানীকে লাইমলাইটে আনলে হয়তো ঐক্যপ্রক্রিয়া তৈরি হতে পারে। আলেমা ভাসানী থাকতেন টাঙ্গাইলে। সাদামাটা নারী। রাজনীতি সেভাবে বুঝতেন না। গোলাম কবীর ভাসানীর আবেগ কাজে লাগাতে চেষ্টা করেন। তাঁর ব্যবসা-বাণিজ্য ভালোই চলছিল। চলচ্চিত্র ব্যবসার সঙ্গে থাকার কারণে দ্বিতীয় বিয়ে করেন নায়িকা কবিতাকে। আলাদা জগৎ-সংসার তৈরি হলেও রাজনীতির নেশাটা ছাড়তে পারলেন না। তাই দল সংগঠিত করতে টাঙ্গাইল গেলেন। লক্ষ্য ছিল হুজুরের মাজার জিয়ারত ও আলেমা ভাসানীর দোয়া নিয়ে কাজ শুরু। পত্রপত্রিকার সংখ্যা তখন এত বেশি ছিল না। দৈনিক ইত্তেফাক থেকে নাজিমউদ্দিন মোস্তান ভাই, দৈনিক খবরের তারিকুল ইসলামসহ কয়েকজন সাংবাদিক টাঙ্গাইল যান। সেই টিমে আমিও ছিলাম। কাজ করি সাপ্তাহিক সন্দ্বীপ, স্বদেশ খবরে। মালিক ছিলেন মোস্তাফিজুর রহমান। তিনিই আমাকে পাঠালেন। বললেন একটা নিউজ করে দেবেন। সাপ্তাহিক পত্রিকাগুলো তখন ভালোই চলত। টাঙ্গাইল গিয়ে ভালোই লাগল। মওলানা ভাসানীর মাজার জিয়ারত করলাম। আলেমা ভাসানীকে কাছ থেকে দেখলাম। কথা বললাম তাঁর সঙ্গে। রাজনৈতিক প্রশ্ন করে বুঝলাম তিনি কোনো প্যাঁচের মানুষ নন। সাদামাটা মানুষ। জীবনের শেষ প্রান্তে ঝুটঝামেলায় জড়ানোর শক্তি ছিল না। কিছুক্ষণ কথা বলার পরই বুঝে গেলাম অকারণে তাঁকে টানাটানির চেষ্টা চলছে। ভাসানী ন্যাপের ঐক্যপ্র্রক্রিয়া আলেমা ভাসানীকে দিয়ে হবে না। রাজনীতির সহজ হিসাব বুঝতে বেশি কিছু লাগে না। অল্প কিছু বিষয় পর্যবেক্ষণ করলেই হয়। রাজনীতি সবাইকে দিয়ে হয় না। আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা, বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া রাজনীতিতে আসতে চাননি। সময় ও পরিস্থিতি তাঁদের রাজনীতিতে এনেছে। জীবন এক বহতা নদী। সময় বয়ে যায় দ্রুত। জীবনযুদ্ধ মানুষকে টেনে নিয়ে যায় অনেক দূর। ৪০ বছর আগের বাস্তবতা আর এখনকার চিত্র সম্পূর্ণ আলাদা। উন্নতি, সমৃদ্ধি, প্রযুক্তি, শিক্ষা, চিকিৎসা সবকিছু বদলে গেছে। ডিজিটাল দুনিয়ায় ইতিবাচক অধ্যায় তৈরি হয়েছে। আবার পাশাপাশি এর নেতিবাচক কাণ্ডকীর্তি  চারদিকে বিভ্রান্তি তৈরি করছে। কেড়ে নিচ্ছে আমাদের আবেগ -অনুভূতি। স্বার্থপরতা মানুষের মাঝে তৈরি করছে ভয়ংকর নষ্টামি। সুবিধাভোগীরা দেখি সামাজিক মাধ্যম ভাসিয়ে ফেলছে। মুক্তিযুদ্ধ, বঙ্গবন্ধু, বাংলাদেশ, জাতীয় পতাকা, জাতীয় সংগীতের বিরুদ্ধে সাইবারযুদ্ধ চলছে। কেউ দেখার নেই। বলার নেই। দলীয় এবং সরকারে পদ-পদবিধারীর সংখ্যার শেষ নেই। কিন্তু অভাব কর্মদক্ষ মানুষের। সরকারি দল দুর্বল হলে আমলাকুল শক্তিশালী হয়। সবকিছু নিজেদের দখলে নিয়ে যায়। আর তখনই সরকার ক্ষতিগ্রস্ত হয়। খলিফা হারুনুর রশিদের আমলের মতো দক্ষ মন্ত্রী পাওয়া যাবে বলছি না। কিন্তু আমলাদের সামাল দিয়ে মন্ত্রণালয় চালানোর মতো শক্তি রাখেন এমন মন্ত্রী থাকাটা জরুরি। মন্ত্রীদের চরম অদক্ষতা নিয়ে অনেক গল্প শুনি। সে আলোচনায় আজ যাচ্ছি না। প্রধানমন্ত্রীর একক সাফল্যের কারণে অনেক কিছু সাদা চোখে ধরা পড়ছে না। সমস্যাও হচ্ছে না। কিন্তু কোনো কারণে এদিক-সেদিক হলেই সমস্যা তৈরি হবে; যা সামাল দেওয়া কঠিন হয়ে দাঁড়াবে।

সেদিন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন অধ্যাপক বললেন, দল ও সরকারে শেখ হাসিনার বিকল্প কে? এই অধ্যাপক মুক্তিযুদ্ধের চেতনার একজন মানুষ। তবে তিনি দলকানা নন। বঙ্গবন্ধু ও শেখ হাসিনাকে পছন্দ করেন আমাদের মতো। আমি বললাম, আপনি বলুন। জবাবে বললেন, ‘আমার চোখে শেখ হাসিনার বিকল্প তিনি নিজে। অন্য কেউ নন।’ শুধু এই অধ্যাপক নন, দেশ-বিদেশের অনেক বন্ধু, সুহৃদ, প্রিয়জন একই প্রশ্ন করেন। জানতে চান। অনেক কূটনীতিকের কাছে একই প্রশ্ন শুনি। নিজেও অনেকের কাছে জানতে চাই শেখ হাসিনার উত্তরাধিকার কে? সাদামাটা জবাব পাই। হিসাব-নিকাশ মেলে না। কাছ থেকে শেখ হাসিনাকে দেখেছি। তাঁর দক্ষতা, নেতৃত্বের সফলতা, কঠোর পরিশ্রমে তিল তিল করে আজকের বিশালত্ব সৃষ্টি করেছেন। এক দিনে কোনো কিছু হয়নি। বিশ্বের সবচেয়ে প্রবীণ রাজনীতিবিদদের মধ্যে তিনি একজন। টানা ক্ষমতায় থাকার দৃষ্টান্ত তৈরি করেছেন। বিরোধী দলে থাকার সময়ও কঠিন পরিস্থিতি সামাল দিয়েছেন। ষড়যন্ত্র, চক্রান্ত, একুশে আগস্টের মতো ঘটনা বারবার মোকাবিলা করেছেন। কোনো কিছু তাঁকে থামাতে পারেনি। মাঠের রাজনীতিতে কখনো আবেগের উচ্ছলতা, আবার কখনো কঠোরতার মাঝে আওয়ামী লীগকে বারবার ক্ষমতায় এনেছেন। সাংগঠনিক বিশাল ভিত্তি গড়ে তুলেছেন। বাস্তবতার সঙ্গে হিসাব-নিকাশ মেলাতে হবে।

অধ্যাপক সৈয়দ মোদাচ্ছের আলীর সঙ্গে কিছুদিন আগে আমার অফিসে কথা হচ্ছিল। তাঁর কাছে দুটি প্রশ্ন করলাম- এক. ২০২৪ সালের নির্বাচনে কী হবে? দুই. শেখ হাসিনার বিকল্প কে?  তিনি বললেন, ‘এ মুহূর্তে বিকল্প আলোচনার দরকারই নেই। সময়ও আসেনি।’ তিনি পাল্টা প্রশ্ন করে বললেন, ‘আমেরিকার বর্তমান প্রেসিডেন্ট বাইডেনের বয়স কত? শেখ হাসিনার বয়স বাইডেনের সমান হোক। তারপর এ নিয়ে আলোচনা হতে পারে।’ তিনি আরও বললেন, ‘শেখ হাসিনা এমন কোনো বুড়ি হয়ে যাননি যে তাঁর বিকল্প নিয়ে ভাবার সময় এসেছে। ২০২৪ সালের নির্বাচন শেষ হোক। তিনি আবার প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ নেবেন। তারপর দলের ভিতরে কথা হতে পারে। তখন হয়তো তিনি নিজেও ভাববেন বিকল্পের কথা।’

মোদাচ্ছের ভাইয়ের সঙ্গে কথোপকথনের পর একজন কূটনীতিক আমাকে প্রশ্ন করলেন, দল-সরকারে বিকল্প কে হবেন শেখ হাসিনার? জবাবে সৈয়দ মোদাচ্ছের আলীর রেফারেন্স টেনে এ উত্তরটাই দিলাম।

শেখ হাসিনা দূরদর্শিতা নিয়ে রাজনীতি করেন। তিনি জানেন তাঁর গন্তব্য কোথায়। ১৯৯৩ সালের মার্চের কথা মনে পড়ছে। ভোরের কাগজে কাজ করছি। শেখ হাসিনা তখন সংসদে বিরোধীদলীয় নেতা। সংসদ ভবনে তাঁর কক্ষে গেলাম। বললাম একটি সাক্ষাৎকার নিতে চাই। তিনি জানতে চান, ভোরের কাগজের জন্য? জবাবে বললাম, নেশন টুডে নামে একটি ইংরেজি পাক্ষিক ম্যাগাজিনে পুরোটা বের হবে। আপনার ওপর একটা কভার স্টোরি করবে। কিছু অংশ ভোরের কাগজে দেব। তিনি বিষয় জানতে চাইলেন। বললাম, আপনি বিরোধী দলের নেত্রী। ছায়া প্রধানমন্ত্রী। ক্ষমতায় এলে কীভাবে দেশের অর্থনীতিকে ঢেলে সাজাবেন, পররাষ্ট্র, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, স্থানীয় সরকার নীতি কী হবে? পার্বত্য চট্টগ্রাম সংকট, রোহিঙ্গা ইস্যুর সমাধান কীভাবে করবেন, সেনাবাহিনীর বিষয়ে কী নীতিমালা হবে এসব নিয়ে। তিনি মন দিয়ে আমার কথা শুনছেন। আরও বললাম, ক্ষমতায় এলে কীভাবে সরকার সাজাবেন তা দেশ-বিদেশে তুলে ধরতে চাই। আরেকটা বিষয় সেনাবাহিনীর সঙ্গে আওয়ামী লীগের কিছু দূরত্ব আছে বলে অনেকে মনে করেন। আপনি ক্ষমতায় এলে যা করতে চান তা-ও প্রকাশ করতে চাই। একটি অংশ ভোরের কাগজে, সম্পূর্ণটা যাবে ইংরেজি ম্যাগাজিন নেশন টুডেতে। নেশন টুডের সম্পাদক জিল্লুর রহিম দুলাল বাকশালের মহিউদ্দিন আহমদের মেয়েজামাই। আমার পাশে দাঁড়িয়ে ছিলেন জনসংযোগ কর্মকর্তা কাজী আখতার আহমেদ। পরে তিনি সচিব হন। নেত্রী বললেন, ‘বসো। টেপরেকর্ডার চালু কর।’ সাক্ষাৎকার শুরু হলো। এক ঘণ্টা পর নজীব আহমেদ ভাই তাগাদা দিলেন, ইফতারের সময় ঘনিয়ে আসছে। আমাদের সাক্ষাৎকার মাত্র জমে উঠছে। শেখ হাসিনা তুলে ধরছেন বাংলাদেশ ঘিরে তাঁর স্বপ্নগুলোর কথা।

নজীব ভাইয়ের তাগাদার পর বললেন, ‘চল বাসায়’। বিরোধী দলের নেতা হিসেবে তিনি তখন থাকতেন ২৯ মিন্টো রোডে। নেত্রীর সঙ্গে এলাম সে বাসায়। তিনি নামাজ পড়তে চলে গেলেন। একসঙ্গে ইফতার শেষ করলাম। ইফতারের টেবিলে ডিনারের ব্যবস্থাও ছিল। আমার পাতে খাসির মাথা দিয়ে রান্না করা বুটের ডাল তুলে দিলেন। বললেন, ‘এটা আমার রান্না।’ বড় বোনের মতো বিভিন্ন খাবার তুলে দিলেন। ইফতার শেষ করে চা খেতে খেতে সাক্ষাৎকার শুরু হলো আবার। তিনি ভিতরে গেলেন, লিখিত অনেক কাগজ এনে দিলেন। বললেন, ‘এস এ এম এস কিবরিয়া সাহেব আমার সঙ্গে কাজ শুরু করেছেন। আরও কয়েকজন অর্থনীতিবিদ ও কূটনীতিক আছেন। বাংলাদেশকে এগিয়ে নিতে আমার পরিকল্পনা রয়েছে। দারিদ্র্য বিমোচন, সামাজিক সুরক্ষা, পার্বত্য শান্তিচুক্তির পরিকল্পনাসহ সব বিষয়ে চিন্তা করছি। নারী উন্নয়নে ভূমিকা রাখতে হবে। গ্রামীণ অর্থনীতি বদলাতে হবে।’ শুনছি আর বিস্মিত হচ্ছি। আমরা কয়েকজন সাংবাদিক সারা বাংলাদেশ ঘুরেছিলাম আওয়ামী লীগ সভানেত্রীর সঙ্গে। বিস্ময় নিয়ে বললাম, আপা আপনি সব কাজ করে রেখেছেন। চিন্তাও করতে পারিনি এভাবে সবকিছু আপনার কাছে গোছানো আছে। তিনি হাসলেন। বললেন, ‘দেশে ফেরার পরই কাজ শুরু করেছি। ’৯১ সালের ভোটের আগের কাজগুলোকে আরও গুছিয়ে নিচ্ছি নতুন করে।’ সেই সাক্ষাৎকার প্রকাশিত হয়েছিল নেশন টুডেতে ‘পি এম ইন ওয়েটিং’ শিরোনামে প্রচ্ছদ প্রতিবেদন হিসেবে। প্রচ্ছদের ছবি তুলেছিলেন পাভেল রহমান।

১৯৯৬ সালে ক্ষমতায় এলে কী করবেন শেখ হাসিনা সে পরিকল্পনা আগেই করে রেখেছিলেন। সেই দূরদর্শিতা এখনো ধরে রেখেছেন। তাঁর সঙ্গে সারা দেশ সফরের সময় বুঝেছি তিনি মানুষের মনের ভাষা বোঝেন। সে অনুযায়ী চিন্তা করেন। শেখ হাসিনা এখনো তা-ই আছেন। রাজনীতির জটিল দাবার চালে তিনি নিজেকে টানা ক্ষমতায় রাখছেন। সময়ের হিসাব-নিকাশে শেখ হাসিনা জাতীয় ও আন্তর্জাতিকভাবে নিজের শক্ত অবস্থান তৈরি করে রেখেছেন। সবাই এভাবে পারে না। দেশ-বিদেশের নানামুখী ষড়যন্ত্রের কাছে হার মেনে যেতে হয় অনেককে। শেখ হাসিনা সবকিছু মোকাবিলা করেই এগিয়ে চলেছেন সামনের দিকে। কঠিন বাস্তবতা মোকাবিলা করে বাংলাদেশকে নতুন পথ দেখিয়েছেন। সমৃদ্ধ ও শক্তিশালী করেছেন দেশের অর্থনীতি। কী করে সব সম্ভব হচ্ছে এ প্রশ্নও আসছে। কারণ দুর্বল মন্ত্রিসভা। ভোট ছাড়া জিতে অনেক এমপি কর্মী ও দল বিচ্ছিন্ন। তারা মনে করছেন মানুষকে দরকার নেই। কর্মীদেরও প্রয়োজন নেই। হয়তো এ চিন্তা থেকে মন্ত্রী সাহেবদের অনেকে এলাকায় যান না। অনেক এমপিও এলাকার সঙ্গে সম্পৃক্ত নন। কেউ কেউ দলবিচ্ছিন্ন। অনেকের বিরুদ্ধে রয়েছে দুর্নীতি-অনিয়মের অভিযোগ। আবার কেউ কেউ নিজেকে টিকিয়ে রাখতে জামায়াত-বিএনপিকে ঠাঁই দিচ্ছেন। পদ-পদবি দিচ্ছেন। উপেক্ষা করছেন কর্মীদের। দুঃসময়ের নেতা-কর্মীরা হতাশ। তবে বঞ্চনার কথাও এখন আর কেউ বলেন না। আস্থা ও ভরসার একমাত্র ঠিকানাকে ঘিরেই এত সংকটের পরও আওয়ামী লীগ টিকে যায়।  কঠিন সময় সামাল দেয়। আমার চোখেও শেখ হাসিনার বিকল্প তিনি নিজে, অন্য কেউ নন। তার পরও নজরুলের  সেই কথা মনে রেখে চলতে হবে, ‘চিরদিন কাহারও সমান নাহি যায়’।

লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
সর্বশেষ খবর
ধনী দেশগুলো ব্যর্থ প্যারিস চুক্তি বাস্তবায়নে: মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা
ধনী দেশগুলো ব্যর্থ প্যারিস চুক্তি বাস্তবায়নে: মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

রেলওয়ের সাবেক ডিজিসহ ৬ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
রেলওয়ের সাবেক ডিজিসহ ৬ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

১ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৫০৩ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৫০৩ মামলা

২ মিনিট আগে | নগর জীবন

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে এইচএসসিতে পুনর্নিরীক্ষণে ফেল থেকে পাস ৩৯৩ শিক্ষার্থী
চট্টগ্রামে এইচএসসিতে পুনর্নিরীক্ষণে ফেল থেকে পাস ৩৯৩ শিক্ষার্থী

৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

হায়দ্রাবাদে আতশবাজি কারখানায় বিস্ফোরণে নিহত বেড়ে ৭
হায়দ্রাবাদে আতশবাজি কারখানায় বিস্ফোরণে নিহত বেড়ে ৭

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘরের মাঠে প্রথমবার ব্যর্থ জয়সওয়াল, দুই ইনিংস মিলিয়ে সর্বনিম্ন রান
ঘরের মাঠে প্রথমবার ব্যর্থ জয়সওয়াল, দুই ইনিংস মিলিয়ে সর্বনিম্ন রান

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

চাঁপাইনবাবগঞ্জে পাওয়ার টিলার উল্টে শ্রমিক নিহত
চাঁপাইনবাবগঞ্জে পাওয়ার টিলার উল্টে শ্রমিক নিহত

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি মুজিবুল হকের আয়কর নথি জব্দের নির্দেশ
সাবেক এমপি মুজিবুল হকের আয়কর নথি জব্দের নির্দেশ

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

মওলানা ভাসানী সবসময় আমাদের প্রেরণার উৎস হয়ে থাকবেন: তারেক রহমান
মওলানা ভাসানী সবসময় আমাদের প্রেরণার উৎস হয়ে থাকবেন: তারেক রহমান

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ঝড়ের তাণ্ডবে পর্তুগালে ৩ মৃত্যু, ইংল্যান্ডে বন্যা
ঝড়ের তাণ্ডবে পর্তুগালে ৩ মৃত্যু, ইংল্যান্ডে বন্যা

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘জয় বাংলা’ স্লোগান দিয়ে কুষ্টিয়ায় ট্রাকে আগুন
‘জয় বাংলা’ স্লোগান দিয়ে কুষ্টিয়ায় ট্রাকে আগুন

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ বিমান বাহিনী প্রধানের সংযুক্ত আরব আমিরাত গমন
বাংলাদেশ বিমান বাহিনী প্রধানের সংযুক্ত আরব আমিরাত গমন

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ডেঙ্গু প্রতিরোধে বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ ও গণসংযোগ কর্মসূচি
ডেঙ্গু প্রতিরোধে বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ ও গণসংযোগ কর্মসূচি

৩৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বিএনপি এখনো ইউনূস সরকারের প্রতি আস্থাশীল : রিজভী
বিএনপি এখনো ইউনূস সরকারের প্রতি আস্থাশীল : রিজভী

৪১ মিনিট আগে | রাজনীতি

‘নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণে নারীদের অংশীদারিত্ব’ শীর্ষক গোলটেবিল অনুষ্ঠিত
‘নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণে নারীদের অংশীদারিত্ব’ শীর্ষক গোলটেবিল অনুষ্ঠিত

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে খুন হন কানকাটা কাদিরা, প্রবাসীসহ গ্রেপ্তার ৩
আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে খুন হন কানকাটা কাদিরা, প্রবাসীসহ গ্রেপ্তার ৩

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শাহরিয়ার আলমের আয়কর নথি জব্দের আদেশ
শাহরিয়ার আলমের আয়কর নথি জব্দের আদেশ

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

পাইলট হওয়ার স্বপ্ন পূরণে পাশে ইউএস-বাংলা
পাইলট হওয়ার স্বপ্ন পূরণে পাশে ইউএস-বাংলা

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১২
রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারুণ্যনির্ভর নতুন বাংলাদেশ গঠনে ঠাকুরগাঁওয়ে আলোচনা সভা
তারুণ্যনির্ভর নতুন বাংলাদেশ গঠনে ঠাকুরগাঁওয়ে আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গভীররাতে কাশিয়ানীতে গাছ ফেলে মহাসড়ক অবরোধ
গভীররাতে কাশিয়ানীতে গাছ ফেলে মহাসড়ক অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আটক ১৫ বাংলাদেশিকে বিজিবির কাছে হস্তান্তর করেছে বিএসএফ
আটক ১৫ বাংলাদেশিকে বিজিবির কাছে হস্তান্তর করেছে বিএসএফ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজশাহীতে এইচএসসির পুনর্নিরীক্ষণে ফেল থেকে পাস ৫৩ শিক্ষার্থী
রাজশাহীতে এইচএসসির পুনর্নিরীক্ষণে ফেল থেকে পাস ৫৩ শিক্ষার্থী

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে শিক্ষা বোর্ড : খাতা চ্যালেঞ্জে ফেল থেকে পাস ৩৯৩ শিক্ষার্থী
চট্টগ্রামে শিক্ষা বোর্ড : খাতা চ্যালেঞ্জে ফেল থেকে পাস ৩৯৩ শিক্ষার্থী

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুক্তরাজ্যে শরণার্থীরা স্থায়ী নাগরিকত্ব পাবেন ২০ বছর পর
যুক্তরাজ্যে শরণার্থীরা স্থায়ী নাগরিকত্ব পাবেন ২০ বছর পর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বোলিং গতি নিয়ে সমালোচনা, যা বললেন শাহিন আফ্রিদি
বোলিং গতি নিয়ে সমালোচনা, যা বললেন শাহিন আফ্রিদি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ
যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে
আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে

১৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’
‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’

১৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও
সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তফসিলের আগে লটারির মাধ্যমে মাঠ প্রশাসনকে আবারও ঢেলে সাজাবে সরকার
তফসিলের আগে লটারির মাধ্যমে মাঠ প্রশাসনকে আবারও ঢেলে সাজাবে সরকার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামিন পেলেন হিরো আলম
জামিন পেলেন হিরো আলম

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তেহরানে আতঙ্কে বাসিন্দারা, বৃষ্টির জন্য বিশেষ প্রার্থনা
তেহরানে আতঙ্কে বাসিন্দারা, বৃষ্টির জন্য বিশেষ প্রার্থনা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই শিরোপার নায়ক রাসেলকেই বাদ দিল কেকেআর!
দুই শিরোপার নায়ক রাসেলকেই বাদ দিল কেকেআর!

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে গাজীপুরে চলন্ত বাসে আগুন!
যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে গাজীপুরে চলন্ত বাসে আগুন!

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমেরিকা থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে এমভি উইকোটাটি
আমেরিকা থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে এমভি উইকোটাটি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি
নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি

শোবিজ

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

উর্বশীর জীবন পরিবর্তন
উর্বশীর জীবন পরিবর্তন

শোবিজ

মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার
মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার

মাঠে ময়দানে

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের
দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের

মাঠে ময়দানে

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া
ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া

মাঠে ময়দানে

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা