শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৫ জুন, ২০২১ আপডেট:

স্মৃতির নৌকা ও বোট ক্লাবের ঘটনা

মেজর নাসিরউদ্দিন আহাম্মেদ (অব.)
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
স্মৃতির নৌকা ও বোট ক্লাবের ঘটনা

হিন্দু, মুসলিম, বৌদ্ধ, খ্রিস্টান সব ধর্মাবলম্বীর কাছে ধর্মীয় দৃষ্টিকোণ থেকে নৌকা একটি পবিত্র বাহন। এ চার ধর্মের প্রধান ধর্মগ্রন্থসমূহে নৌকাকে একটি জীবন রক্ষাকারী বা উদ্ধারকারী নৌযান হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। পবিত্র আল কোরআনের সুরা আল মুমিনের ২৭ নম্বর আয়াতে হজরত নুহ (আ.)-এর আমলে সৃষ্ট মহাপ্লাবন এবং একটি নৌকার মাধ্যমে নুহ (আ.) তাঁর অনুসারী ও পৃথিবীর সকল প্রকার জীবিত প্রাণিকুলের একটি করে জোড়াকে মহাপ্লাবনে ডুবে মৃত্যুর হাত থেকে রক্ষার বর্ণনা রয়েছে। একই ঘটনা বর্ণিত হয়েছে খ্রিস্টানদের বুক অব জেনেসিসের ৬ থেকে ৯ নম্বর অধ্যায়ে। হিন্দু ধর্মগ্রন্থ ভগবদ্গীতার চতুর্থ অধ্যায়ের ৩৬ নম্বর শ্লোকে বলা হয়েছে, ‘তুমি যদি পৃথিবীর সবচেয়ে বড় পাপিও হও অথচ তোমার কাছে যদি পবিত্র জ্ঞান নামক নৌকাটি থাকে তবে তুমি দুঃখের সাগরও পাড়ি দিতে পারবে।’ বৌদ্ধদের কাছে পবিত্র আলগাড্ডুপামা সুত্তামের ২২ নম্বর অধ্যায়ে নদীর এক কিনারকে পৃথিবীকে দুঃখ ও কষ্টময় এবং অন্য কিনারকে (পরকাল) সুখের ঠিকানা হিসেবে বর্ণনা করা হয়েছে। আর সেই নদী পাড়ি দেওয়ার জন্য খড়কুটো, বাঁশ, কাঠ প্রভৃতি দিয়ে ছোট নৌকা বা রাষ্ট্র তৈরির কথা উপস্থাপিত হয়েছে।

উপমহাদেশের রাজনীতিতে নৌকা একটি সংগ্রামের প্রতীক। ১৯৪৭ সালের ভারত ও পাকিস্তান সৃষ্টির পর এ দেশের (তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তান) মানুষ উপলব্ধি করে যে পশ্চিম পাকিস্তানের অধীনে থাকার আরেক নাম ব্রিটিশের বদলে আরও নিকৃষ্ট ঔপনিবেশিক ধরনের শাসন মেনে নেওয়া, এ অপশাসন থেকে মুক্তি তথা অর্থবহ স্বাধীনতার তীব্র আকাক্সক্ষা থেকে ১৯৪৯ সালের ২৩ জুন পুরান ঢাকায় ‘রোজ গার্ডেন’ নামে পরিচিত কে এম বশির আহাম্মেদের বাড়িতে আওয়ামী মুসলিম লীগের জন্ম, যা পরবর্তীতে আওয়ামী লীগে পরিণত হয়। দ্রুতই জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এ সংগঠনের প্রাণপুরুষ হয়ে ওঠেন। আর তৎকালীন আমজনতার নিরাপদ, সাশ্রয়ী ও আস্থার বাহন ‘নৌকা’ নির্ধারিত হয় দলীয় প্রতীক হিসেবে। এ নৌকা প্রতীক নিয়ে আওয়ামী লীগ ১৯৭০ সালের জাতীয় পরিষদ নির্বাচনে তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের ১৬২টি আসনের মধ্যে ১৬০টিতে জয়লাভ করে। আর পূর্ব পাকিস্তান প্রাদেশিক পরিষদে আওয়ামী লীগের নৌকা ৩০০ আসনের মধ্যে ২৮৮টিতে জয় পায়। পাকিস্তানি শাসক গোষ্ঠী আওয়ামী লীগের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর না করার প্রেক্ষাপটেই জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর পরিকল্পনা ও ডাকে শুরু হয় মুক্তিযুদ্ধ।

একাত্তরের মহান মুক্তিযুদ্ধে নৌকা ছিল পশ্চিমা সৈন্যদের কাছে এক আতঙ্কের নাম। মুক্তিযোদ্ধাদের চলাচল, অস্ত্র ও গোলাবারুদ বহন এবং রসদ পরিবহনের অন্যতম বাহন ছিল নৌকা। নৌকায় সাধারণ মাঝি বা জেলের ছদ্মবেশে মুক্তিযোদ্ধা বিশেষত গেরিলারা ভয়ংকর আঘাত হানে পাকিস্তানিদের ওপর। খাল ও নদীর ওপর নির্মিত ব্রিজ ধ্বংস করে পশ্চিমাদের চলাচল এমনকি পিছু হটার পথও বন্ধ করে দেয় মুক্তিযোদ্ধারা। চূড়ান্ত আক্রমণের সময় ভারতীয় মিত্রবাহিনীকে ভারী অস্ত্রশস্ত্র ও সব যুদ্ধ সরঞ্জাম নিয়ে দ্রুত ঢাকার অদূরে পৌঁছে দিতে বেশ কিছু সেক্টরে মুক্তিযোদ্ধা ও সাধারণ গ্রামবাসীর নৌকা ব্যবহৃত হয়। ১৬ ডিসেম্বর, ’৭১-এ দেশ স্বাধীনের ঠিক তিন মাস পর ১৭ মার্চ, ’৭২-এ ভারতের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী ও বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের প্রধান মিত্র ইন্দিরা গান্ধী সদ্যস্বাধীন বাংলাদেশে আসেন। সেদিন ছিল বঙ্গবন্ধুর ৫২তম জন্মবার্ষিকী। গুরুত্বপূর্ণ এ দিনে বঙ্গবন্ধু এবং ইন্দিরা গান্ধী তৎকালীন রমনার রেসকোর্স ময়দানে ময়ূরপঙ্খী নৌকার আদলে তৈরি মঞ্চে আসন গ্রহণ এবং বক্তৃতা করেন। তাঁদের স্বাগত জানিয়ে শিল্পীরা গেয়ে ওঠেন মুক্তিযুদ্ধে অনুপ্রেরণা দেওয়া কালজয়ী নজরুলগীতি, ‘দুলিতেছে তরী (নৌকা), ফুলিতেছে জল, ভুলিতেছে মাঝি পথ, ছিঁড়িয়াছে পাল, কে ধরিবে হাল, আছে কার হিম্মৎ? কে আছ জোয়ান হও আগুয়ান হাঁকিছে ভবিষ্যৎ। এ তুফান ভারি, দিতে হবে পাড়ি, নিতে হবে তরী (নৌকা) পার\’

নজরুলের অপূর্ব সৃষ্টি এ গানের কথা আজ বারবার কেন মনে পড়ছে, তার ইঙ্গিত লেখার শেষে দেওয়ার চেষ্টা করব, তবে তার আগে বাঙালির শিল্প, সাহিত্য, শিক্ষা ও সামাজিক জীবনে নৌকার প্রভাবের দিকে নজর দেওয়া যাক। রবীন্দ্রনাথের নৌকাকেন্দ্রিক রচিত পুস্তকসম্ভারে রয়েছে ঘাটের কথা, সোনারতরী, নদী, খেয়া ও নৌকাডুবি। নজরুল, মধুসূদন, শরৎচন্দ্র, শহীদুল্লা কায়সার, জহির রায়হান, রাবেয়া খাতুন, সেলিনা হোসেন নানাভাবে নৌকাকে প্রতিপাদ্য করেছেন তাদের সাহিত্যকর্মে। পল্লীকবি জসীমউদ্দীন রচিত নক্সী-কাঁথার মাঠ, বালুচর, সোজন বাদিয়ার ঘাট, পদ্মা নদীর দেশে, বেদের মেয়ে, পদ্মাপার, মধুমালা, পল্লী বধূ, রঙিলা নায়ের (নৌকার) মাঝি, গাঙ্গের পাড় প্রভৃতি গ্রন্থের পরতে পরতে রয়েছে নৌকার কথা। নৌকা নিয়ে রচিত গানের সংখ্যা নিয়ে গবেষণা হয়েছে কি না জানি না। তবে এ সংখ্যা হাজার ছাড়াবে বলে আমার ধারণা। নৌকা ভ্রমণ নিয়ে বাংলা ও ইংরেজিতে রচনা শেখেনি বা লেখেনি কিংবা নৌকার ছবি আঁকেনি এমন শিক্ষার্থী অন্তত বাংলাদেশে নেই। বর্ষায় পানিতে কাগজের আর কাদা দিয়ে নৌকা বানানোর স্মৃতি অমলিন থাকে বহুদিন, মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের পদ্মা নদীর মাঝি, অদ্বৈত মল্লবর্মণের তিতাস একটি নদীর নাম, শহীদুল্লা কায়সারের সারেং বউ, হুমায়ূন আহমেদের শ্রাবণ মেঘের দিন ও শ্যামল ছাড়া প্রভৃতি উপন্যাসে নৌকা জীবন্ত হয়ে ফুটে উঠেছে। চলচ্চিত্রের পর্দায় ছোটগল্প, কবিতা, ছড়া, কারুশিল্প কোথায় নেই নৌকা। বাউল ও আধ্যাত্মিক জগতের মানুষের কাছে জীবনটাই তো একটা নৌকা। মন মাঝি তোর বৈঠা নেরে, কোন মিস্ত্রি নাও বানাইল, দে দে পাল তুলে দে, পাড়ে লয়ে যাও আমায়, প্রভৃতি গানে সাধককুল জীবন নৌকার হিসাব খোঁজেন। ছোটবেলায় বাবার সঙ্গে চট্টগ্রামের কালুরঘাট থেকে নৌকায় মাইজভান্ডার ও আহালা দরবারের ওরসে যেতাম, যাওয়া ও আসার সময় একদিকে নৌকায় থাকা গায়কদের (কাওয়াল) ঢোল তবলা, হারমোনিয়াম, বাঁশি ও মন্দিরার  ছন্দগান ও জিকিরের সুর আর অন্যদিকে ভক্তকুলের মাথাভর্তি বাবরি চুলের ঢেউ একাকার হতো কর্ণফুলীর ঢেউয়ের সঙ্গে, যার স্মৃতি আজও মনে পড়ে।

মনে পড়ে নৌকাবাইচের কথা। নদীর পাড়ে হাজারের মানুষের ভিড়। রীতিমতো মেলা বসে যেত নৌকাবাইচ দেখতে। হরেকরকম নৌকা নিয়ে টানটান উত্তেজনায় চলত নৌকাবাইচ। কি সুঠাম দেহ ছিল সেই মাঝিমাল্লাদের। বিশ্বের বহু দেশে নানা আকৃতির নৌকা নিয়ে বহু বিনোদন, প্রতিযোগিতা প্রদর্শনী হয়। সৌভাগ্য হয়েছে তার কিছু কিছু দেখার, এসব আয়োজনের মূল উদ্দেশ্য থাকে নাগরিক সমাজ বিশেষত তরুণ ও যুবকদের সুস্থ বিনোদনের খোরাক এবং খেলা ও প্রতিযোগিতার ছলে সুঠাম দেহ তৈরিতে সহায়তা করা। পাহাড়ি খরস্রোত নদীতে র‌্যাফটিং বা বিশেষ ধরনের নৌকা চালানো সামরিক প্রশিক্ষণের একটি অংশ।

আজ এই ভেবে অবাক লাগে যে, সেই নৌকা আবার আলোচনার শিরোনাম হলো, তবে নেতিবাচকভাবে এবং ইংরেজিতে বোট (ইড়ধঃ) নামে। ঢাকার অদূরে বোট ক্লাবে নায়িকা পরীমণির অঘটনের কথা আজ সবার মুখে মুখে। বিরুলিয়া ব্রিজে দাঁড়িয়ে বর্ষায় তুরাগ নদের সৌন্দর্য ও নদের হাওয়ার পরশ উপভোগ করেছি বহুবার। ব্রিজে দাঁড়িয়ে বোট ক্লাবের বিশাল ও অত্যাধুনিক ইমারত দেখা যায়। কিন্তু বোট ক্লাবের কোনো নৌকা কোনো দিন নদে ভাসতে দেখিনি। অথচ বিদেশে ছুটির দিনে রংবেরঙের পালতোলা নৌকায় রঙিন হয়ে উঠত নদীর বুক। সে কি অপরূপ দৃশ্য- দুজনের জন্য নির্মিত বিশেষ নৌকায় দম্পতি কিংবা প্রেমিক- প্রেমিকারা যেন প্রকৃতই প্রেমনদীতে নাও ভাসাত। কৌত‚হলবশত নিশ্চিত হতে ফোন করেছিলাম ঢাকা বোট ক্লাবে ১৬ জুুন। অন্য প্রান্ত থেকে বলা হলো সেখানে নৌকা আছে, তবে এখনো চালু হয়নি। এরই মাঝে খবর বেরোলো বুড়িগঙ্গা, তুরাগ ও বালু নদে ওয়াটার বাস নামক কৃত্রিম নৌকা চালানোর ব্যর্থ চেষ্টায় সরকারের ক্ষতি কয়েক শ কোটি টাকা।

এমন দিনে জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর কথা খুব মনে পড়ে। মূলত তিনিই ছিলেন স্বাধীনতা-পরবর্তী বাংলাদেশ নামক নৌকার মাঝি। সঙ্গে পেয়েছিলেন চার জাতীয় নেতার মতো দক্ষ চার মাল্লা। সেই নৌকাকে গতিহীন আর গন্তব্যহীন করতে কি নিষ্ঠুরভাবে তাদের হত্যা করল ঘাতকের দল। নৌকাকে বাঁচাতে সেই ঘাতকের অনুসারীরা কোথায় কোথায় আছে, তা খুঁজতে হবে। নৌকা প্রতীক নিয়ে একই আসনে নির্বাচনের জন্য অর্ধশতাধিক নেতা-কর্মীর হাজার হাজার পোস্টারে রাস্তাঘাটের সৌন্দর্যহানি কোনো শুভলক্ষণ নয়। নৌকা চালানো তথা নৌকাকে সঠিক গন্তব্যে পৌঁছে দেওয়া খুব সহজ কাজ নয়। সবাই যদি নিজেকে মাঝিতুল্য মনে করে তবে মাল্লা আর যাত্রী সংকটে পড়বে নৌকা। একটি নির্বাচনে সর্বমোট ২০%-২৫% ভোট কি নৌকায় মাল্লা আর যাত্রীর সংকটই প্রমাণ করে না?

সব শেষে বলি, চাই তরুণ-যুবকের উচ্ছ্বাসে ভরা নৌকাবাইচ-কেন্দ্রিক সংগঠন। বোট ক্লাবে আর যেন কোনো জিন-পরীর নজর না পড়ে। জীবনের শেষ দিনগুলোয় রবীন্দ্রনাথের কাগজের নৌকা কবিতায় লেখা পঙ্ক্তিমালার মতো কাউকে যেন বলতে না হয়-

‘কোন পথে যাবে কিছু নাই জানা,

কেহ তারে কভু নাহি করে মানা,

ধরে নাহি রাখে, ফিরে নাহি ডাকে,

ধায় নব নব দেশে।

কাগজের তরী, তারি পরে চড়ি

মন যায় ভেসে ভেসে।’

পাদটীকা : দেশ যখন উন্নতির মহাসড়কে, রিজার্ভ অর্থ যখন উপচে পড়ছে ঠিক তখনই মৃত্যুকে হাতে নিয়ে এ দেশেরই শত শত যুবকের তিউনিসিয়া বা লিবিয়া হয়ে ঝুঁকিপূর্ণ নৌকায় চেপে ইউরোপযাত্রা মোটেই মানানসই নয়। নৌকাকে যারা ভালোবাসেন তাদের উচিত এ মরণযাত্রা রোধ করা।

লেখক : নিরাপত্তা বিশ্লেষক।

এই বিভাগের আরও খবর
কাঁচা মরিচ
কাঁচা মরিচ
আট বছরের বোঝা
আট বছরের বোঝা
বাবা-মায়ের চেয়ে আপন কেউ নেই
বাবা-মায়ের চেয়ে আপন কেউ নেই
ঢাকা-ইসলামাবাদ সম্পর্ক
ঢাকা-ইসলামাবাদ সম্পর্ক
ফ্যাসিস্ট আমলে গণমাধ্যম, বর্তমান অবস্থা : জনগণের প্রত্যাশা
ফ্যাসিস্ট আমলে গণমাধ্যম, বর্তমান অবস্থা : জনগণের প্রত্যাশা
কেন এমন ঘটে, কে ঘটায়
কেন এমন ঘটে, কে ঘটায়
ভূরাজনীতিতে শঙ্কা
ভূরাজনীতিতে শঙ্কা
সংসদ নির্বাচন
সংসদ নির্বাচন
স্বাগত মাহে রবিউল আউয়াল
স্বাগত মাহে রবিউল আউয়াল
কতটা সুরক্ষিত সুন্দরবন
কতটা সুরক্ষিত সুন্দরবন
প্রবাসীদের ভোটাধিকার ও প্রস্তাবিত নাগরিকত্ব আইন
প্রবাসীদের ভোটাধিকার ও প্রস্তাবিত নাগরিকত্ব আইন
ধোঁয়া ধোঁয়া রাজনীতি, কুয়াশাময় গন্তব্য
ধোঁয়া ধোঁয়া রাজনীতি, কুয়াশাময় গন্তব্য
সর্বশেষ খবর
ট্রাক থামিয়ে চালক ঘুমিয়ে পড়ায় ভয়াবহ যানজট
ট্রাক থামিয়ে চালক ঘুমিয়ে পড়ায় ভয়াবহ যানজট

এই মাত্র | নগর জীবন

সুন্দরবন থেকে অস্ত্র ও গুলিসহ আটক ১
সুন্দরবন থেকে অস্ত্র ও গুলিসহ আটক ১

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সংবিধানের মৌলিক নীতি রক্ষায় ঐক্যবদ্ধ হোন: ড. কামাল হোসেন
সংবিধানের মৌলিক নীতি রক্ষায় ঐক্যবদ্ধ হোন: ড. কামাল হোসেন

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকা-চট্টগ্রাম ও ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে দীর্ঘ যানজট
ঢাকা-চট্টগ্রাম ও ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে দীর্ঘ যানজট

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তিন বিভাগে ভারী বৃষ্টি হতে পারে
তিন বিভাগে ভারী বৃষ্টি হতে পারে

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজধানীর টেকনিক্যাল মোড়ে শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ
রাজধানীর টেকনিক্যাল মোড়ে শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ

৩২ মিনিট আগে | নগর জীবন

মোংলায় নারী মৎস্যজীবীদের সভা
মোংলায় নারী মৎস্যজীবীদের সভা

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কৃষি যন্ত্রপাতি প্রতিভা অন্বেষণ বিষয়ক কর্মশালা
কৃষি যন্ত্রপাতি প্রতিভা অন্বেষণ বিষয়ক কর্মশালা

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে পুলিশের ক্যাম্পে হামলার ঘটনায় দ্রুত ব্যবস্থা নেয়া হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
মুন্সিগঞ্জে পুলিশের ক্যাম্পে হামলার ঘটনায় দ্রুত ব্যবস্থা নেয়া হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

বোমা মেরে উড়িয়ে দেয়া হলো মিয়ানমারের ঐতিহাসিক রেলসেতু
বোমা মেরে উড়িয়ে দেয়া হলো মিয়ানমারের ঐতিহাসিক রেলসেতু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্লে স্টোরে থাকা ক্ষতিকর অ্যাপ চেনার উপায়
প্লে স্টোরে থাকা ক্ষতিকর অ্যাপ চেনার উপায়

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চট্টগ্রামে বিদেশি পিস্তল-গুলিসহ যুবক গ্রেফতার
চট্টগ্রামে বিদেশি পিস্তল-গুলিসহ যুবক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাকা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা
পাকা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

শাহজালালে ১৩০ কোটি টাকার মাদকসহ নারী যাত্রী আটক
শাহজালালে ১৩০ কোটি টাকার মাদকসহ নারী যাত্রী আটক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বলী’: এস্টার এওয়ার্ডে ইকবালের দুই মনোনয়ন
‘বলী’: এস্টার এওয়ার্ডে ইকবালের দুই মনোনয়ন

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রমেকে ভুয়া চিকিৎসক গ্রেফতার
রমেকে ভুয়া চিকিৎসক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডাকসু নির্বাচন প্রচারণায় যেসব আচরণবিধি মানতে হবে
ডাকসু নির্বাচন প্রচারণায় যেসব আচরণবিধি মানতে হবে

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৫০ শতাংশ মার্কিন শুল্ক কার্যকরের দুই দিন আগে যে বার্তা দিলেন মোদি
৫০ শতাংশ মার্কিন শুল্ক কার্যকরের দুই দিন আগে যে বার্তা দিলেন মোদি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোট নিয়ে তিন মাস মাঠের বাইরে ও’রোক
চোট নিয়ে তিন মাস মাঠের বাইরে ও’রোক

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এবার চীনের পণ্যে ২০০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি ট্রাম্পের
এবার চীনের পণ্যে ২০০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাবার কিনতেই আয়ের অর্ধেকের বেশি ব্যয় হয়ে যায়
খাবার কিনতেই আয়ের অর্ধেকের বেশি ব্যয় হয়ে যায়

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পুঁজিবাজার: সূচকের বড় উত্থানে চলছে লেনদেন
পুঁজিবাজার: সূচকের বড় উত্থানে চলছে লেনদেন

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সীমানা পুনর্নির্ধারণে নির্বাচন কমিশনের তৃতীয় দিনের শুনানি শুরু
সীমানা পুনর্নির্ধারণে নির্বাচন কমিশনের তৃতীয় দিনের শুনানি শুরু

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গানেও মন জয় করলেন 'সাইয়ারা' অভিনেত্রী অনীত
গানেও মন জয় করলেন 'সাইয়ারা' অভিনেত্রী অনীত

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হিজবুল্লাহকে নিরস্ত্র করলে ‘ধাপে ধাপে’ সেনা প্রত্যাহারের প্রস্তাব নেতানিয়াহুর
হিজবুল্লাহকে নিরস্ত্র করলে ‘ধাপে ধাপে’ সেনা প্রত্যাহারের প্রস্তাব নেতানিয়াহুর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক আইজিপি চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুন ট্রাইব্যুনালে
সাবেক আইজিপি চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুন ট্রাইব্যুনালে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত আরও ৮৬ ফিলিস্তিনি
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত আরও ৮৬ ফিলিস্তিনি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চবিতে রোহিঙ্গা বিষয়ক আন্তর্জাতিক কনফারেন্স
চবিতে রোহিঙ্গা বিষয়ক আন্তর্জাতিক কনফারেন্স

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্যারিসে বিকশিত নারী সংঘের এক যুগপূর্তি অনুষ্ঠান
প্যারিসে বিকশিত নারী সংঘের এক যুগপূর্তি অনুষ্ঠান

৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ফুলের টবে গাঁজা চাষ, ফেনীতে তিনজন আটক
ফুলের টবে গাঁজা চাষ, ফেনীতে তিনজন আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
‘ঝুঁকিপূর্ণ ও যানজটের কারণ হওয়ায় ঢাকা শহর থেকে অটোরিকশা উঠিয়ে দেওয়া উচিত’
‘ঝুঁকিপূর্ণ ও যানজটের কারণ হওয়ায় ঢাকা শহর থেকে অটোরিকশা উঠিয়ে দেওয়া উচিত’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিয়াউর রহমানের মাজারে ডাক্তার সাবরিনা, যুবদল সভাপতির ক্ষোভ
জিয়াউর রহমানের মাজারে ডাক্তার সাবরিনা, যুবদল সভাপতির ক্ষোভ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুদ্ধের পর প্রথমবারের মতো পাকিস্তানকে বড় বার্তা দিল ভারত
যুদ্ধের পর প্রথমবারের মতো পাকিস্তানকে বড় বার্তা দিল ভারত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের ৬ জেলায় নতুন জেলা প্রশাসক নিয়োগ
দেশের ৬ জেলায় নতুন জেলা প্রশাসক নিয়োগ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন সপ্তাহের মধ্যেই গাজা যুদ্ধের সমাপ্তি হবে : ট্রাম্প
তিন সপ্তাহের মধ্যেই গাজা যুদ্ধের সমাপ্তি হবে : ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একযোগে ২৩০ বিচারককে বদলি
একযোগে ২৩০ বিচারককে বদলি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৭ জেলায় নতুন পুলিশ সুপার
৭ জেলায় নতুন পুলিশ সুপার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বামীর জীবন বাঁচাতে লিভার দান স্ত্রীর, অতঃপর…
স্বামীর জীবন বাঁচাতে লিভার দান স্ত্রীর, অতঃপর…

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সরকারি চাকরির ১০-১২তম গ্রেডের নিয়োগে অপেক্ষমাণ তালিকা রাখা বাধ্যতামূলক করে পরিপত্র
সরকারি চাকরির ১০-১২তম গ্রেডের নিয়োগে অপেক্ষমাণ তালিকা রাখা বাধ্যতামূলক করে পরিপত্র

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধনকুবের ইলন মাস্কের বেতন কত, জানালেন ছোট ভাই
ধনকুবের ইলন মাস্কের বেতন কত, জানালেন ছোট ভাই

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫০ শতাংশ মার্কিন শুল্ক কার্যকরের দুই দিন আগে যে বার্তা দিলেন মোদি
৫০ শতাংশ মার্কিন শুল্ক কার্যকরের দুই দিন আগে যে বার্তা দিলেন মোদি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশের ঊর্ধ্বতন ৫২ কর্মকর্তা বদলি
পুলিশের ঊর্ধ্বতন ৫২ কর্মকর্তা বদলি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাইকোর্টে নতুন ২৫ জন অতিরিক্ত বিচারপতি নিয়োগ
হাইকোর্টে নতুন ২৫ জন অতিরিক্ত বিচারপতি নিয়োগ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজারবাইজানের মাধ্যমে রাশিয়া থেকে গ্যাস আনবে ইরান
আজারবাইজানের মাধ্যমে রাশিয়া থেকে গ্যাস আনবে ইরান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের দিনেই বিয়ে ভেঙে যায় হেমা মালিনীর
বিয়ের দিনেই বিয়ে ভেঙে যায় হেমা মালিনীর

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রোকেয়া হলে ছিলাম, তবে প্রচারণার জন্য যাইনি: উমামা
রোকেয়া হলে ছিলাম, তবে প্রচারণার জন্য যাইনি: উমামা

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশি ১০ হাজার শিক্ষার্থীকে ‘গ্র্যাজুয়েট পাস’–এর দাবি ভিত্তিহীন : মালয়েশিয়ার উচ্চশিক্ষামন্ত্রী
বাংলাদেশি ১০ হাজার শিক্ষার্থীকে ‘গ্র্যাজুয়েট পাস’–এর দাবি ভিত্তিহীন : মালয়েশিয়ার উচ্চশিক্ষামন্ত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে এক সপ্তাহে ২২ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে এক সপ্তাহে ২২ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনকে আর কখনোই আপসে বাধ্য করা যাবে না: জেলেনস্কি
ইউক্রেনকে আর কখনোই আপসে বাধ্য করা যাবে না: জেলেনস্কি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে গ্রিন-টি পান করলে উপকারের বদলে ক্ষতি হতে পারে
যেভাবে গ্রিন-টি পান করলে উপকারের বদলে ক্ষতি হতে পারে

১৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পুতিন কি ইরানের পাশে দাঁড়াবেন?
পুতিন কি ইরানের পাশে দাঁড়াবেন?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাহুল গান্ধীর গালে আকস্মিক চুম্বন, সমর্থকদের হাতে চড় খেলেন যুবক
রাহুল গান্ধীর গালে আকস্মিক চুম্বন, সমর্থকদের হাতে চড় খেলেন যুবক

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের প্রেসিডেন্টকে ফোনে কী জানালেন পুতিন?
ইরানের প্রেসিডেন্টকে ফোনে কী জানালেন পুতিন?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুকের ‘অন্যায্য’ আচরণের বিরুদ্ধে জিডি করেছি : মামুনুল হক
ফেসবুকের ‘অন্যায্য’ আচরণের বিরুদ্ধে জিডি করেছি : মামুনুল হক

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিউইয়র্ক স্টেট সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি হচ্ছেন প্রথম বাংলাদেশি-আমেরিকান নারী
নিউইয়র্ক স্টেট সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি হচ্ছেন প্রথম বাংলাদেশি-আমেরিকান নারী

১৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

অতিরিক্ত শুল্ক এড়াতে যুক্তরাষ্ট্রে নতুন লবিস্ট ফার্ম নিয়োগ ভারতের
অতিরিক্ত শুল্ক এড়াতে যুক্তরাষ্ট্রে নতুন লবিস্ট ফার্ম নিয়োগ ভারতের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জ শহরকে পরিষ্কার রাখতে চাই: জেলা প্রশাসক
নারায়ণগঞ্জ শহরকে পরিষ্কার রাখতে চাই: জেলা প্রশাসক

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালালে ১৩০ কোটি টাকার মাদকসহ নারী যাত্রী আটক
শাহজালালে ১৩০ কোটি টাকার মাদকসহ নারী যাত্রী আটক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নোবেল পুরস্কার পেতে মরিয়া ট্রাম্পকে সুসংবাদ দিল না ওয়াশিংটন পোস্ট
নোবেল পুরস্কার পেতে মরিয়া ট্রাম্পকে সুসংবাদ দিল না ওয়াশিংটন পোস্ট

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভালো মানুষের অভাবেই দুর্নীতি বাড়ছে: ব্রিটিশ ডেপুটি হাই কমিশনার
ভালো মানুষের অভাবেই দুর্নীতি বাড়ছে: ব্রিটিশ ডেপুটি হাই কমিশনার

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
নিউইয়র্কে হেনস্তার চেষ্টা তথ্য উপদেষ্টাকে
নিউইয়র্কে হেনস্তার চেষ্টা তথ্য উপদেষ্টাকে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে বলে মনে হচ্ছে না
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে বলে মনে হচ্ছে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ভূতুড়ে বিলের বোঝা গ্রাহকের ঘাড়ে
ভূতুড়ে বিলের বোঝা গ্রাহকের ঘাড়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

তদন্ত হবে আড়ি পাতার
তদন্ত হবে আড়ি পাতার

প্রথম পৃষ্ঠা

আয়কর রিটার্নে কারা সম্পদের বিবরণী দেবেন
আয়কর রিটার্নে কারা সম্পদের বিবরণী দেবেন

শিল্প বাণিজ্য

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চান তিন শীর্ষ নেতা
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চান তিন শীর্ষ নেতা

নগর জীবন

থাকছে না কাগজের ফাইল
থাকছে না কাগজের ফাইল

শিল্প বাণিজ্য

উগ্রবাদ নিয়ে সতর্ক বিএনপি
উগ্রবাদ নিয়ে সতর্ক বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহী মহানগর বিএনপির সম্মেলনের পর কমিটি নাই!
রাজশাহী মহানগর বিএনপির সম্মেলনের পর কমিটি নাই!

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির হাফ ডজন মাঠে জামায়াতের প্রার্থী ঘোষণা
বিএনপির হাফ ডজন মাঠে জামায়াতের প্রার্থী ঘোষণা

নগর জীবন

ফ্রি ইন্টারনেট ও স্টারলিঙ্ক সেবা চালু করতে চাই
ফ্রি ইন্টারনেট ও স্টারলিঙ্ক সেবা চালু করতে চাই

পেছনের পৃষ্ঠা

ডাকসুতে শুরু প্রচার
ডাকসুতে শুরু প্রচার

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহবধূকে ধর্ষণচেষ্টা দ্বিতীয় তলা থেকে লাফ দিয়ে রক্ষা
গৃহবধূকে ধর্ষণচেষ্টা দ্বিতীয় তলা থেকে লাফ দিয়ে রক্ষা

পেছনের পৃষ্ঠা

আর্জেন্টাইন কোচে কিংসের চোখ পাঁচ শিরোপায়
আর্জেন্টাইন কোচে কিংসের চোখ পাঁচ শিরোপায়

মাঠে ময়দানে

বিমান ভাড়া সিন্ডিকেটে কেউ রেহাই পাবে না
বিমান ভাড়া সিন্ডিকেটে কেউ রেহাই পাবে না

নগর জীবন

নিরাপত্তা চেয়েছেন বিএনপি নেতা ফজলুর রহমান
নিরাপত্তা চেয়েছেন বিএনপি নেতা ফজলুর রহমান

পেছনের পৃষ্ঠা

খুলনায় ট্রাকের ধাক্কায় নিহত ইজিবাইকের চার যাত্রী
খুলনায় ট্রাকের ধাক্কায় নিহত ইজিবাইকের চার যাত্রী

নগর জীবন

প্রাথমিকে চার বিষয়ে পাঠদানে গুরুত্ব দিচ্ছে সরকার
প্রাথমিকে চার বিষয়ে পাঠদানে গুরুত্ব দিচ্ছে সরকার

নগর জীবন

অন্ধকারেই শিশু হাসপাতালটি
অন্ধকারেই শিশু হাসপাতালটি

নগর জীবন

ফ্যাসিবাদ পতন হলেও দূর হয়নি ইসলামবিদ্বেষ
ফ্যাসিবাদ পতন হলেও দূর হয়নি ইসলামবিদ্বেষ

নগর জীবন

একীভূতকরণ থেকে এসআইবিএলকে বাদ দেওয়ার দাবি
একীভূতকরণ থেকে এসআইবিএলকে বাদ দেওয়ার দাবি

নগর জীবন

ভাসানী সেতুতে এবার রিফ্লেক্টর লাইট চুরি
ভাসানী সেতুতে এবার রিফ্লেক্টর লাইট চুরি

নগর জীবন

টিসিবির হাজার লিটার সয়াবিনসহ ব্যবসায়ী গ্রেপ্তার
টিসিবির হাজার লিটার সয়াবিনসহ ব্যবসায়ী গ্রেপ্তার

নগর জীবন

সাময়িক বন্ধ দেশ ক্লিনিক
সাময়িক বন্ধ দেশ ক্লিনিক

দেশগ্রাম

ভালো মানুষের অভাবেই দুর্নীতি বাড়ছে
ভালো মানুষের অভাবেই দুর্নীতি বাড়ছে

নগর জীবন

আরও সাত জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি
আরও সাত জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারির নির্বাচনে ভোট দিতে মানুষ উন্মুখ হয়ে আছে
ফেব্রুয়ারির নির্বাচনে ভোট দিতে মানুষ উন্মুখ হয়ে আছে

নগর জীবন

হত্যা মামলায় যাবজ্জীবন পাঁচ ছিনতাইকারীর
হত্যা মামলায় যাবজ্জীবন পাঁচ ছিনতাইকারীর

দেশগ্রাম

টানা বৃষ্টি, মাথায় হাত কৃষকের
টানা বৃষ্টি, মাথায় হাত কৃষকের

দেশগ্রাম