শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৫ জুন, ২০২১ আপডেট:

স্মৃতির নৌকা ও বোট ক্লাবের ঘটনা

মেজর নাসিরউদ্দিন আহাম্মেদ (অব.)
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
স্মৃতির নৌকা ও বোট ক্লাবের ঘটনা

হিন্দু, মুসলিম, বৌদ্ধ, খ্রিস্টান সব ধর্মাবলম্বীর কাছে ধর্মীয় দৃষ্টিকোণ থেকে নৌকা একটি পবিত্র বাহন। এ চার ধর্মের প্রধান ধর্মগ্রন্থসমূহে নৌকাকে একটি জীবন রক্ষাকারী বা উদ্ধারকারী নৌযান হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। পবিত্র আল কোরআনের সুরা আল মুমিনের ২৭ নম্বর আয়াতে হজরত নুহ (আ.)-এর আমলে সৃষ্ট মহাপ্লাবন এবং একটি নৌকার মাধ্যমে নুহ (আ.) তাঁর অনুসারী ও পৃথিবীর সকল প্রকার জীবিত প্রাণিকুলের একটি করে জোড়াকে মহাপ্লাবনে ডুবে মৃত্যুর হাত থেকে রক্ষার বর্ণনা রয়েছে। একই ঘটনা বর্ণিত হয়েছে খ্রিস্টানদের বুক অব জেনেসিসের ৬ থেকে ৯ নম্বর অধ্যায়ে। হিন্দু ধর্মগ্রন্থ ভগবদ্গীতার চতুর্থ অধ্যায়ের ৩৬ নম্বর শ্লোকে বলা হয়েছে, ‘তুমি যদি পৃথিবীর সবচেয়ে বড় পাপিও হও অথচ তোমার কাছে যদি পবিত্র জ্ঞান নামক নৌকাটি থাকে তবে তুমি দুঃখের সাগরও পাড়ি দিতে পারবে।’ বৌদ্ধদের কাছে পবিত্র আলগাড্ডুপামা সুত্তামের ২২ নম্বর অধ্যায়ে নদীর এক কিনারকে পৃথিবীকে দুঃখ ও কষ্টময় এবং অন্য কিনারকে (পরকাল) সুখের ঠিকানা হিসেবে বর্ণনা করা হয়েছে। আর সেই নদী পাড়ি দেওয়ার জন্য খড়কুটো, বাঁশ, কাঠ প্রভৃতি দিয়ে ছোট নৌকা বা রাষ্ট্র তৈরির কথা উপস্থাপিত হয়েছে।

উপমহাদেশের রাজনীতিতে নৌকা একটি সংগ্রামের প্রতীক। ১৯৪৭ সালের ভারত ও পাকিস্তান সৃষ্টির পর এ দেশের (তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তান) মানুষ উপলব্ধি করে যে পশ্চিম পাকিস্তানের অধীনে থাকার আরেক নাম ব্রিটিশের বদলে আরও নিকৃষ্ট ঔপনিবেশিক ধরনের শাসন মেনে নেওয়া, এ অপশাসন থেকে মুক্তি তথা অর্থবহ স্বাধীনতার তীব্র আকাক্সক্ষা থেকে ১৯৪৯ সালের ২৩ জুন পুরান ঢাকায় ‘রোজ গার্ডেন’ নামে পরিচিত কে এম বশির আহাম্মেদের বাড়িতে আওয়ামী মুসলিম লীগের জন্ম, যা পরবর্তীতে আওয়ামী লীগে পরিণত হয়। দ্রুতই জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এ সংগঠনের প্রাণপুরুষ হয়ে ওঠেন। আর তৎকালীন আমজনতার নিরাপদ, সাশ্রয়ী ও আস্থার বাহন ‘নৌকা’ নির্ধারিত হয় দলীয় প্রতীক হিসেবে। এ নৌকা প্রতীক নিয়ে আওয়ামী লীগ ১৯৭০ সালের জাতীয় পরিষদ নির্বাচনে তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের ১৬২টি আসনের মধ্যে ১৬০টিতে জয়লাভ করে। আর পূর্ব পাকিস্তান প্রাদেশিক পরিষদে আওয়ামী লীগের নৌকা ৩০০ আসনের মধ্যে ২৮৮টিতে জয় পায়। পাকিস্তানি শাসক গোষ্ঠী আওয়ামী লীগের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর না করার প্রেক্ষাপটেই জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর পরিকল্পনা ও ডাকে শুরু হয় মুক্তিযুদ্ধ।

একাত্তরের মহান মুক্তিযুদ্ধে নৌকা ছিল পশ্চিমা সৈন্যদের কাছে এক আতঙ্কের নাম। মুক্তিযোদ্ধাদের চলাচল, অস্ত্র ও গোলাবারুদ বহন এবং রসদ পরিবহনের অন্যতম বাহন ছিল নৌকা। নৌকায় সাধারণ মাঝি বা জেলের ছদ্মবেশে মুক্তিযোদ্ধা বিশেষত গেরিলারা ভয়ংকর আঘাত হানে পাকিস্তানিদের ওপর। খাল ও নদীর ওপর নির্মিত ব্রিজ ধ্বংস করে পশ্চিমাদের চলাচল এমনকি পিছু হটার পথও বন্ধ করে দেয় মুক্তিযোদ্ধারা। চূড়ান্ত আক্রমণের সময় ভারতীয় মিত্রবাহিনীকে ভারী অস্ত্রশস্ত্র ও সব যুদ্ধ সরঞ্জাম নিয়ে দ্রুত ঢাকার অদূরে পৌঁছে দিতে বেশ কিছু সেক্টরে মুক্তিযোদ্ধা ও সাধারণ গ্রামবাসীর নৌকা ব্যবহৃত হয়। ১৬ ডিসেম্বর, ’৭১-এ দেশ স্বাধীনের ঠিক তিন মাস পর ১৭ মার্চ, ’৭২-এ ভারতের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী ও বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের প্রধান মিত্র ইন্দিরা গান্ধী সদ্যস্বাধীন বাংলাদেশে আসেন। সেদিন ছিল বঙ্গবন্ধুর ৫২তম জন্মবার্ষিকী। গুরুত্বপূর্ণ এ দিনে বঙ্গবন্ধু এবং ইন্দিরা গান্ধী তৎকালীন রমনার রেসকোর্স ময়দানে ময়ূরপঙ্খী নৌকার আদলে তৈরি মঞ্চে আসন গ্রহণ এবং বক্তৃতা করেন। তাঁদের স্বাগত জানিয়ে শিল্পীরা গেয়ে ওঠেন মুক্তিযুদ্ধে অনুপ্রেরণা দেওয়া কালজয়ী নজরুলগীতি, ‘দুলিতেছে তরী (নৌকা), ফুলিতেছে জল, ভুলিতেছে মাঝি পথ, ছিঁড়িয়াছে পাল, কে ধরিবে হাল, আছে কার হিম্মৎ? কে আছ জোয়ান হও আগুয়ান হাঁকিছে ভবিষ্যৎ। এ তুফান ভারি, দিতে হবে পাড়ি, নিতে হবে তরী (নৌকা) পার\’

নজরুলের অপূর্ব সৃষ্টি এ গানের কথা আজ বারবার কেন মনে পড়ছে, তার ইঙ্গিত লেখার শেষে দেওয়ার চেষ্টা করব, তবে তার আগে বাঙালির শিল্প, সাহিত্য, শিক্ষা ও সামাজিক জীবনে নৌকার প্রভাবের দিকে নজর দেওয়া যাক। রবীন্দ্রনাথের নৌকাকেন্দ্রিক রচিত পুস্তকসম্ভারে রয়েছে ঘাটের কথা, সোনারতরী, নদী, খেয়া ও নৌকাডুবি। নজরুল, মধুসূদন, শরৎচন্দ্র, শহীদুল্লা কায়সার, জহির রায়হান, রাবেয়া খাতুন, সেলিনা হোসেন নানাভাবে নৌকাকে প্রতিপাদ্য করেছেন তাদের সাহিত্যকর্মে। পল্লীকবি জসীমউদ্দীন রচিত নক্সী-কাঁথার মাঠ, বালুচর, সোজন বাদিয়ার ঘাট, পদ্মা নদীর দেশে, বেদের মেয়ে, পদ্মাপার, মধুমালা, পল্লী বধূ, রঙিলা নায়ের (নৌকার) মাঝি, গাঙ্গের পাড় প্রভৃতি গ্রন্থের পরতে পরতে রয়েছে নৌকার কথা। নৌকা নিয়ে রচিত গানের সংখ্যা নিয়ে গবেষণা হয়েছে কি না জানি না। তবে এ সংখ্যা হাজার ছাড়াবে বলে আমার ধারণা। নৌকা ভ্রমণ নিয়ে বাংলা ও ইংরেজিতে রচনা শেখেনি বা লেখেনি কিংবা নৌকার ছবি আঁকেনি এমন শিক্ষার্থী অন্তত বাংলাদেশে নেই। বর্ষায় পানিতে কাগজের আর কাদা দিয়ে নৌকা বানানোর স্মৃতি অমলিন থাকে বহুদিন, মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের পদ্মা নদীর মাঝি, অদ্বৈত মল্লবর্মণের তিতাস একটি নদীর নাম, শহীদুল্লা কায়সারের সারেং বউ, হুমায়ূন আহমেদের শ্রাবণ মেঘের দিন ও শ্যামল ছাড়া প্রভৃতি উপন্যাসে নৌকা জীবন্ত হয়ে ফুটে উঠেছে। চলচ্চিত্রের পর্দায় ছোটগল্প, কবিতা, ছড়া, কারুশিল্প কোথায় নেই নৌকা। বাউল ও আধ্যাত্মিক জগতের মানুষের কাছে জীবনটাই তো একটা নৌকা। মন মাঝি তোর বৈঠা নেরে, কোন মিস্ত্রি নাও বানাইল, দে দে পাল তুলে দে, পাড়ে লয়ে যাও আমায়, প্রভৃতি গানে সাধককুল জীবন নৌকার হিসাব খোঁজেন। ছোটবেলায় বাবার সঙ্গে চট্টগ্রামের কালুরঘাট থেকে নৌকায় মাইজভান্ডার ও আহালা দরবারের ওরসে যেতাম, যাওয়া ও আসার সময় একদিকে নৌকায় থাকা গায়কদের (কাওয়াল) ঢোল তবলা, হারমোনিয়াম, বাঁশি ও মন্দিরার  ছন্দগান ও জিকিরের সুর আর অন্যদিকে ভক্তকুলের মাথাভর্তি বাবরি চুলের ঢেউ একাকার হতো কর্ণফুলীর ঢেউয়ের সঙ্গে, যার স্মৃতি আজও মনে পড়ে।

মনে পড়ে নৌকাবাইচের কথা। নদীর পাড়ে হাজারের মানুষের ভিড়। রীতিমতো মেলা বসে যেত নৌকাবাইচ দেখতে। হরেকরকম নৌকা নিয়ে টানটান উত্তেজনায় চলত নৌকাবাইচ। কি সুঠাম দেহ ছিল সেই মাঝিমাল্লাদের। বিশ্বের বহু দেশে নানা আকৃতির নৌকা নিয়ে বহু বিনোদন, প্রতিযোগিতা প্রদর্শনী হয়। সৌভাগ্য হয়েছে তার কিছু কিছু দেখার, এসব আয়োজনের মূল উদ্দেশ্য থাকে নাগরিক সমাজ বিশেষত তরুণ ও যুবকদের সুস্থ বিনোদনের খোরাক এবং খেলা ও প্রতিযোগিতার ছলে সুঠাম দেহ তৈরিতে সহায়তা করা। পাহাড়ি খরস্রোত নদীতে র‌্যাফটিং বা বিশেষ ধরনের নৌকা চালানো সামরিক প্রশিক্ষণের একটি অংশ।

আজ এই ভেবে অবাক লাগে যে, সেই নৌকা আবার আলোচনার শিরোনাম হলো, তবে নেতিবাচকভাবে এবং ইংরেজিতে বোট (ইড়ধঃ) নামে। ঢাকার অদূরে বোট ক্লাবে নায়িকা পরীমণির অঘটনের কথা আজ সবার মুখে মুখে। বিরুলিয়া ব্রিজে দাঁড়িয়ে বর্ষায় তুরাগ নদের সৌন্দর্য ও নদের হাওয়ার পরশ উপভোগ করেছি বহুবার। ব্রিজে দাঁড়িয়ে বোট ক্লাবের বিশাল ও অত্যাধুনিক ইমারত দেখা যায়। কিন্তু বোট ক্লাবের কোনো নৌকা কোনো দিন নদে ভাসতে দেখিনি। অথচ বিদেশে ছুটির দিনে রংবেরঙের পালতোলা নৌকায় রঙিন হয়ে উঠত নদীর বুক। সে কি অপরূপ দৃশ্য- দুজনের জন্য নির্মিত বিশেষ নৌকায় দম্পতি কিংবা প্রেমিক- প্রেমিকারা যেন প্রকৃতই প্রেমনদীতে নাও ভাসাত। কৌত‚হলবশত নিশ্চিত হতে ফোন করেছিলাম ঢাকা বোট ক্লাবে ১৬ জুুন। অন্য প্রান্ত থেকে বলা হলো সেখানে নৌকা আছে, তবে এখনো চালু হয়নি। এরই মাঝে খবর বেরোলো বুড়িগঙ্গা, তুরাগ ও বালু নদে ওয়াটার বাস নামক কৃত্রিম নৌকা চালানোর ব্যর্থ চেষ্টায় সরকারের ক্ষতি কয়েক শ কোটি টাকা।

এমন দিনে জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর কথা খুব মনে পড়ে। মূলত তিনিই ছিলেন স্বাধীনতা-পরবর্তী বাংলাদেশ নামক নৌকার মাঝি। সঙ্গে পেয়েছিলেন চার জাতীয় নেতার মতো দক্ষ চার মাল্লা। সেই নৌকাকে গতিহীন আর গন্তব্যহীন করতে কি নিষ্ঠুরভাবে তাদের হত্যা করল ঘাতকের দল। নৌকাকে বাঁচাতে সেই ঘাতকের অনুসারীরা কোথায় কোথায় আছে, তা খুঁজতে হবে। নৌকা প্রতীক নিয়ে একই আসনে নির্বাচনের জন্য অর্ধশতাধিক নেতা-কর্মীর হাজার হাজার পোস্টারে রাস্তাঘাটের সৌন্দর্যহানি কোনো শুভলক্ষণ নয়। নৌকা চালানো তথা নৌকাকে সঠিক গন্তব্যে পৌঁছে দেওয়া খুব সহজ কাজ নয়। সবাই যদি নিজেকে মাঝিতুল্য মনে করে তবে মাল্লা আর যাত্রী সংকটে পড়বে নৌকা। একটি নির্বাচনে সর্বমোট ২০%-২৫% ভোট কি নৌকায় মাল্লা আর যাত্রীর সংকটই প্রমাণ করে না?

সব শেষে বলি, চাই তরুণ-যুবকের উচ্ছ্বাসে ভরা নৌকাবাইচ-কেন্দ্রিক সংগঠন। বোট ক্লাবে আর যেন কোনো জিন-পরীর নজর না পড়ে। জীবনের শেষ দিনগুলোয় রবীন্দ্রনাথের কাগজের নৌকা কবিতায় লেখা পঙ্ক্তিমালার মতো কাউকে যেন বলতে না হয়-

‘কোন পথে যাবে কিছু নাই জানা,

কেহ তারে কভু নাহি করে মানা,

ধরে নাহি রাখে, ফিরে নাহি ডাকে,

ধায় নব নব দেশে।

কাগজের তরী, তারি পরে চড়ি

মন যায় ভেসে ভেসে।’

পাদটীকা : দেশ যখন উন্নতির মহাসড়কে, রিজার্ভ অর্থ যখন উপচে পড়ছে ঠিক তখনই মৃত্যুকে হাতে নিয়ে এ দেশেরই শত শত যুবকের তিউনিসিয়া বা লিবিয়া হয়ে ঝুঁকিপূর্ণ নৌকায় চেপে ইউরোপযাত্রা মোটেই মানানসই নয়। নৌকাকে যারা ভালোবাসেন তাদের উচিত এ মরণযাত্রা রোধ করা।

লেখক : নিরাপত্তা বিশ্লেষক।

এই বিভাগের আরও খবর
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
মূল্যস্ফীতি কমেছে
মূল্যস্ফীতি কমেছে
তারুণ্যের ভাবনা
তারুণ্যের ভাবনা
বেওয়ারিশ হাসপাতাল!
বেওয়ারিশ হাসপাতাল!
রসুলুল্লাহ (সা.)-এর প্রতি শ্রদ্ধা-ভালোবাসার মানদন্ড
রসুলুল্লাহ (সা.)-এর প্রতি শ্রদ্ধা-ভালোবাসার মানদন্ড
দেশ কাঁপানো ৩৬ দিন
দেশ কাঁপানো ৩৬ দিন
জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম
জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
চোরাচালান বৃদ্ধির শঙ্কা
চোরাচালান বৃদ্ধির শঙ্কা
মব সন্ত্রাস থামান
মব সন্ত্রাস থামান
সন্তানের সুন্দর অর্থবোধক নাম রাখুন
সন্তানের সুন্দর অর্থবোধক নাম রাখুন
মব জাস্টিস অবিচার, মারাত্মক অন্যায়
মব জাস্টিস অবিচার, মারাত্মক অন্যায়
সর্বশেষ খবর
তালেবানের দুই শীর্ষ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
তালেবানের দুই শীর্ষ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনের ড্রোন হামলায় রুশ ন্যাশনাল গার্ডের সদসসহ নিহত ৩
ইউক্রেনের ড্রোন হামলায় রুশ ন্যাশনাল গার্ডের সদসসহ নিহত ৩

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের কিছু বিমানবন্দরে যাত্রীদের আর জুতা খুলতে হবে না!
যুক্তরাষ্ট্রের কিছু বিমানবন্দরে যাত্রীদের আর জুতা খুলতে হবে না!

৫ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

দুর্ঘটনার কবলে ওয়েলস নারী ফুটবল দল
দুর্ঘটনার কবলে ওয়েলস নারী ফুটবল দল

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চীন-ভারতসহ ব্রিকস সদস্যদের ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি
চীন-ভারতসহ ব্রিকস সদস্যদের ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআর চেয়ারম্যানের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন দুই শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী
এনবিআর চেয়ারম্যানের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন দুই শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

নয়নতারার বিরুদ্ধে ৫ কোটি ক্ষতিপূরণ চেয়ে মামলা
নয়নতারার বিরুদ্ধে ৫ কোটি ক্ষতিপূরণ চেয়ে মামলা

৫০ মিনিট আগে | শোবিজ

আফ্রিকা-জিম্বাবুয়ের সঙ্গে যুবাদের ত্রিদেশীয় সিরিজের সূচি ঘোষণা
আফ্রিকা-জিম্বাবুয়ের সঙ্গে যুবাদের ত্রিদেশীয় সিরিজের সূচি ঘোষণা

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আন্দোলনকারীদের ওপর গুলির নির্দেশ দিয়েছিলেন হাসিনা, অডিও বিশ্লেষণ করে জানাল বিবিসি
আন্দোলনকারীদের ওপর গুলির নির্দেশ দিয়েছিলেন হাসিনা, অডিও বিশ্লেষণ করে জানাল বিবিসি

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের
গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃষ্টিতে মোংলা পৌর এলাকায় জলাবদ্ধতা, জনজীবন বিপর্যস্ত
বৃষ্টিতে মোংলা পৌর এলাকায় জলাবদ্ধতা, জনজীবন বিপর্যস্ত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভিন্নমত দমনের বিরুদ্ধে বিএনপি নেতারা
ভিন্নমত দমনের বিরুদ্ধে বিএনপি নেতারা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্র্যাব ও অনলাইন এডিটরস অ্যালায়েন্সের উদ্বেগ
ক্র্যাব ও অনলাইন এডিটরস অ্যালায়েন্সের উদ্বেগ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সূর্য একদিন নিভে যাবে, কী হবে পৃথিবীর ভাগ্য?
সূর্য একদিন নিভে যাবে, কী হবে পৃথিবীর ভাগ্য?

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

রাজধানীতে দুই বাসের মাঝে চাপা পড়ে একজন নিহত
রাজধানীতে দুই বাসের মাঝে চাপা পড়ে একজন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একজনের নামে সর্বোচ্চ ১০ সিম, কার্যকর ১৫ আগস্ট থেকে
একজনের নামে সর্বোচ্চ ১০ সিম, কার্যকর ১৫ আগস্ট থেকে

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চীনে সীসা বিষক্রিয়ায় অসুস্থ ২৩৩ শিশু
চীনে সীসা বিষক্রিয়ায় অসুস্থ ২৩৩ শিশু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে পুলিশি অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৬০৭
দেশজুড়ে পুলিশি অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৬০৭

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পেদ্রোর জোড়া গোলে ক্লাব বিশ্বকাপের ফাইনালে চেলসি
পেদ্রোর জোড়া গোলে ক্লাব বিশ্বকাপের ফাইনালে চেলসি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২৪ ঘণ্টায় ঢাকায় ৪৫ মিলিমিটার বৃষ্টি, আজও বৃষ্টির আভাস
২৪ ঘণ্টায় ঢাকায় ৪৫ মিলিমিটার বৃষ্টি, আজও বৃষ্টির আভাস

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভবিষ্যতের মহাকাশ অনুসন্ধানে নতুন দিশা দেখাচ্ছে রাডার গবেষণা
ভবিষ্যতের মহাকাশ অনুসন্ধানে নতুন দিশা দেখাচ্ছে রাডার গবেষণা

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

অস্ট্রেলিয়ার ওয়ানডে দলে ফেরার তাড়া নেই ডেভিডের
অস্ট্রেলিয়ার ওয়ানডে দলে ফেরার তাড়া নেই ডেভিডের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার
ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পণ্য-বাজারে বৈচিত্র্য ও বাণিজ্য সংস্কারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে
পণ্য-বাজারে বৈচিত্র্য ও বাণিজ্য সংস্কারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

খনিজে গড়া অর্থনীতি, তেজস্ক্রিয়তায় বিধ্বস্ত জনপদ—চীনের ভয়ংকর এক শহরের গল্প
খনিজে গড়া অর্থনীতি, তেজস্ক্রিয়তায় বিধ্বস্ত জনপদ—চীনের ভয়ংকর এক শহরের গল্প

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

দীপিকার ‘৮ ঘন্টা কাজ’ প্রসঙ্গ নিয়ে রাশমিকার খোঁচা!
দীপিকার ‘৮ ঘন্টা কাজ’ প্রসঙ্গ নিয়ে রাশমিকার খোঁচা!

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জিম্বাবুয়ে হোয়াইটওয়াশ, প্রোটিয়াদের টানা ১০ জয়ের রেকর্ড
জিম্বাবুয়ে হোয়াইটওয়াশ, প্রোটিয়াদের টানা ১০ জয়ের রেকর্ড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান
পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যাত্রাবাড়ীতে ১০ হাজার ইয়াবাসহ দুইজন গ্রেফতার
যাত্রাবাড়ীতে ১০ হাজার ইয়াবাসহ দুইজন গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালালে ৮৯৬ গ্রাম সোনাসহ দুইজন আটক
শাহজালালে ৮৯৬ গ্রাম সোনাসহ দুইজন আটক

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত
মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন
ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন থেকে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিয়েছে ইরান: রিপোর্ট
চীন থেকে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিয়েছে ইরান: রিপোর্ট

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির
আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সামরিক স্থাপনায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল
সামরিক স্থাপনায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসির ফল প্রকাশের তারিখ ঘোষণা, যেভাবে জানবেন
এসএসসির ফল প্রকাশের তারিখ ঘোষণা, যেভাবে জানবেন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এত মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে সৌদি আরব!
এত মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে সৌদি আরব!

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের শীর্ষ ১০ ধনীর তালিকায় নেই বিল গেটস
বিশ্বের শীর্ষ ১০ ধনীর তালিকায় নেই বিল গেটস

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল যুদ্ধ চায়, ইরানও তৈরি
ইসরায়েল যুদ্ধ চায়, ইরানও তৈরি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিবলী রুবাইয়াতের ১০তলা বাণিজ্যিক ভবন জব্দের আদেশ
শিবলী রুবাইয়াতের ১০তলা বাণিজ্যিক ভবন জব্দের আদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গড়ে প্রতিদিন ৪ লাখ যাত্রী মেট্রোতে, সবচেয়ে বেশি যে স্টেশনে
গড়ে প্রতিদিন ৪ লাখ যাত্রী মেট্রোতে, সবচেয়ে বেশি যে স্টেশনে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা
গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে চান ট্রাম্প
ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে চান ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপজলের বিরুদ্ধে মামলা
ডিপজলের বিরুদ্ধে মামলা

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বিলুপ্তির বিধান বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বিলুপ্তির বিধান বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট আসাদুজ্জামান নূর
৪ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট আসাদুজ্জামান নূর

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান
পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ইসরায়েলকে আবু ওবায়দার হুঁশিয়ারি
ইসরায়েলকে আবু ওবায়দার হুঁশিয়ারি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে ‘শান্তিতে নোবেল’ দিতে পাকিস্তানের প্রস্তাবকে স্বাগত জানাল হোয়াইট হাউস
ট্রাম্পকে ‘শান্তিতে নোবেল’ দিতে পাকিস্তানের প্রস্তাবকে স্বাগত জানাল হোয়াইট হাউস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনিদের জোরপূর্বক সরানোর বিষয়ে আলাপ করেছেন ট্রাম্প ও নেতানিয়াহু
ফিলিস্তিনিদের জোরপূর্বক সরানোর বিষয়ে আলাপ করেছেন ট্রাম্প ও নেতানিয়াহু

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিঙ্গাপুর থেকে ৫৩১ কোটি টাকায় আসবে এক কার্গো এলএনজি
সিঙ্গাপুর থেকে ৫৩১ কোটি টাকায় আসবে এক কার্গো এলএনজি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৬৪০ দিনের যুদ্ধেও সফল হয়নি ইসরায়েল, হামাসের দাবি
৬৪০ দিনের যুদ্ধেও সফল হয়নি ইসরায়েল, হামাসের দাবি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যারা পিআর চায়, তারা আওয়ামী লীগকে ফেরাতে চায়’
‘যারা পিআর চায়, তারা আওয়ামী লীগকে ফেরাতে চায়’

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যেভাবে জানবেন এসএসসির ফল
যেভাবে জানবেন এসএসসির ফল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পক্ষপাতদুষ্ট বিদেশি পর্যবেক্ষকদের এবার অনুমোদন নয়: সিইসি
পক্ষপাতদুষ্ট বিদেশি পর্যবেক্ষকদের এবার অনুমোদন নয়: সিইসি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অধ্যক্ষের পদত্যাগ দাবিতে ঢাকা সিটি কলেজ উত্তপ্ত, পরীক্ষা স্থগিত
অধ্যক্ষের পদত্যাগ দাবিতে ঢাকা সিটি কলেজ উত্তপ্ত, পরীক্ষা স্থগিত

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তৃতীয় বিয়ের ইঙ্গিত, গৌরীকে নিয়ে যা বললেন আমির
তৃতীয় বিয়ের ইঙ্গিত, গৌরীকে নিয়ে যা বললেন আমির

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লেবুর খোসার যত গুণ
লেবুর খোসার যত গুণ

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার
ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফের ট্রাম্পের ট্যারিফ তাণ্ডব
ফের ট্রাম্পের ট্যারিফ তাণ্ডব

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম
জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম

সম্পাদকীয়

কই গেল দুই লাখ তাল গাছ
কই গেল দুই লাখ তাল গাছ

নগর জীবন

সন্তান খাঁচায় ভরে ভিক্ষা করছেন মা
সন্তান খাঁচায় ভরে ভিক্ষা করছেন মা

পেছনের পৃষ্ঠা

সিনেমা হল এখন কার নিয়ন্ত্রণে
সিনেমা হল এখন কার নিয়ন্ত্রণে

শোবিজ

ঘরে পৌঁছাবে পদ্মার বিশুদ্ধ পানি
ঘরে পৌঁছাবে পদ্মার বিশুদ্ধ পানি

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শাবনূর কেন অনীকের স্ত্রী হতে চাননি
শাবনূর কেন অনীকের স্ত্রী হতে চাননি

শোবিজ

তাজুলের টাকার খনি ওয়াসা আর এলজিইডি
তাজুলের টাকার খনি ওয়াসা আর এলজিইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের
গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু
কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতে গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেতা
ভারতে গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেতা

পেছনের পৃষ্ঠা

মিডিয়াকে হুমকি গণতন্ত্রের পরিপন্থি
মিডিয়াকে হুমকি গণতন্ত্রের পরিপন্থি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি
ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি

শোবিজ

থামছে না দাবি আদায়ের আন্দোলন
থামছে না দাবি আদায়ের আন্দোলন

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটিই যেন কাবরেরার চাকরি
ছুটিই যেন কাবরেরার চাকরি

মাঠে ময়দানে

দেশ গঠনে ব্যবসায়ীদের প্রয়োজন রয়েছে
দেশ গঠনে ব্যবসায়ীদের প্রয়োজন রয়েছে

নগর জীবন

হতাশায় বিশ্বাস করি না
হতাশায় বিশ্বাস করি না

শোবিজ

বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা শিল্প বিকাশে সহায়তা দেবে তুরস্ক
বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা শিল্প বিকাশে সহায়তা দেবে তুরস্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

বিব্রত শ্রদ্ধা...
বিব্রত শ্রদ্ধা...

শোবিজ

ফাইনালের আগে ফাইনাল!
ফাইনালের আগে ফাইনাল!

মাঠে ময়দানে

জয়ার পুতুল নাচের ইতিকথা
জয়ার পুতুল নাচের ইতিকথা

শোবিজ

এবার কিংস অ্যারিনায় আফঈদাদের লড়াই
এবার কিংস অ্যারিনায় আফঈদাদের লড়াই

মাঠে ময়দানে

জোকোভিচ ১৬ সুয়াটেকের দ্বিতীয়
জোকোভিচ ১৬ সুয়াটেকের দ্বিতীয়

মাঠে ময়দানে

বিকালে শ্লীলতাহানি রাতে অস্বাভাবিক মৃত্যু
বিকালে শ্লীলতাহানি রাতে অস্বাভাবিক মৃত্যু

দেশগ্রাম

তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বিলুপ্তি বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বিলুপ্তি বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

তারা আ.লীগকে ফেরাতে চায়
তারা আ.লীগকে ফেরাতে চায়

নগর জীবন

ন্যাশনাল ব্যাংকের এমডি আদিল চৌধুরী
ন্যাশনাল ব্যাংকের এমডি আদিল চৌধুরী

নগর জীবন

তেহরান থেকে ফিরলেন আরও ৩২ বাংলাদেশি
তেহরান থেকে ফিরলেন আরও ৩২ বাংলাদেশি

পেছনের পৃষ্ঠা

জেলখানা থেকে বের হতে পারতেন না
জেলখানা থেকে বের হতে পারতেন না

নগর জীবন